inputs
stringlengths 10
2.28k
| targets
stringlengths 2
4.55k
| language
stringclasses 1
value | language_code
stringclasses 1
value | annotation_type
stringclasses 2
values | user_id
stringclasses 15
values | text
stringlengths 59
4.64k
|
---|---|---|---|---|---|---|
Content: বনানীর এফ আর টাওয়ারে আগুনের ঘটনায় ২৬ জন নিহত হয়েছেন।
গোয়েন্দা পুলিশের ঢাকা উত্তরের উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, এফ আর টাওয়ারের জায়গার মালিক মি. ফারুক এবং ভবনটির উপরের অবৈধ অংশের মালিক তাসভীর উল ইসলামকে গতকাল (শনিবার) রাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
"একজনকে রাত পৌনে এগারোটার সময় গুলশান থেকে এবং অপরজনকে রাত সোয়া একটা থেকে দেড়টার মধ্যে বসুন্ধরা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।"
এর আগে শনিবার তাদের বিরুদ্ধে বনানী থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
মি. রহমান জানান, "পারস্পরিক যোগসাজশে অবহেলা ও উদাসীনতার কারণে সংঘটিত অগ্নিসংযোগে প্রাণহানির অভিযোগে বনানী থানায় শনিবার মামলা দায়ের করা হয়।"
ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া মি. ফারুক এফ আর টাওয়ারের ভবনের জায়গার মালিক এবং তাসভীর উল ইসলাম উপরের অবৈধভাবে নির্মিত ফ্লোরগুলোর মালিক এবং সেখানকার মালিক সমিতির সভাপতি।
"তাদের (গ্রেপ্তারকৃতদের) বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে জেনে তারা আত্মগোপনের প্রচেষ্টায় ছিলেন", বলেন মি. রহমান।
মি. রহমান জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাসভীর উল ইসলাম স্বীকার করেন যে ভবনের অবৈধ অংশ রেজিস্ট্রেশনের চেষ্টা করেছিলেন তিনি।
২৮শে মার্চ বৃহস্পতিবার দুপুর একটায় বনানীর ১৭ নম্বর রোডের এফ আর টাওয়ারে আগুন লাগে।
বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস সহ নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর কয়েকটি দল প্রায় ৬ ঘন্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
অগ্নিকান্ডের ঘটনায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন ৭০ জনেরও বেশি মানুষ।
পরবর্তীতে রাজউকের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান জানান বনানীর ওই ভবনটি রাজউকের অনুমোদিত নকশা লঙ্ঘন করে তৈরি করা হয়েছিল।
আরো পড়তে পারেন:
ঢাকায় অবৈধ ভবন শনাক্তে অভিযান যেভাবে চলবে
ঢাকার অবৈধ ভবনগুলো টিকে আছে কীভাবে
ঢাকার সব বহুতল ভবন পরিদর্শন করা হবে: মন্ত্রী
অনুগ্রহ করে উপরের অনুচ্ছেদটি সংক্ষিপ্ত করুন | | বনানীর এফ আর টাওয়ারে আগুনে হতাহতের ঘটনায় দু'জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] Content: বনানীর এফ আর টাওয়ারে আগুনের ঘটনায় ২৬ জন নিহত হয়েছেন।
গোয়েন্দা পুলিশের ঢাকা উত্তরের উপ-পুলিশ কমিশনার মশিউর রহমান বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, এফ আর টাওয়ারের জায়গার মালিক মি. ফারুক এবং ভবনটির উপরের অবৈধ অংশের মালিক তাসভীর উল ইসলামকে গতকাল (শনিবার) রাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
"একজনকে রাত পৌনে এগারোটার সময় গুলশান থেকে এবং অপরজনকে রাত সোয়া একটা থেকে দেড়টার মধ্যে বসুন্ধরা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।"
এর আগে শনিবার তাদের বিরুদ্ধে বনানী থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
মি. রহমান জানান, "পারস্পরিক যোগসাজশে অবহেলা ও উদাসীনতার কারণে সংঘটিত অগ্নিসংযোগে প্রাণহানির অভিযোগে বনানী থানায় শনিবার মামলা দায়ের করা হয়।"
ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া মি. ফারুক এফ আর টাওয়ারের ভবনের জায়গার মালিক এবং তাসভীর উল ইসলাম উপরের অবৈধভাবে নির্মিত ফ্লোরগুলোর মালিক এবং সেখানকার মালিক সমিতির সভাপতি।
"তাদের (গ্রেপ্তারকৃতদের) বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে জেনে তারা আত্মগোপনের প্রচেষ্টায় ছিলেন", বলেন মি. রহমান।
মি. রহমান জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাসভীর উল ইসলাম স্বীকার করেন যে ভবনের অবৈধ অংশ রেজিস্ট্রেশনের চেষ্টা করেছিলেন তিনি।
২৮শে মার্চ বৃহস্পতিবার দুপুর একটায় বনানীর ১৭ নম্বর রোডের এফ আর টাওয়ারে আগুন লাগে।
বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস সহ নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর কয়েকটি দল প্রায় ৬ ঘন্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
অগ্নিকান্ডের ঘটনায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন ৭০ জনেরও বেশি মানুষ।
পরবর্তীতে রাজউকের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান জানান বনানীর ওই ভবনটি রাজউকের অনুমোদিত নকশা লঙ্ঘন করে তৈরি করা হয়েছিল।
আরো পড়তে পারেন:
ঢাকায় অবৈধ ভবন শনাক্তে অভিযান যেভাবে চলবে
ঢাকার অবৈধ ভবনগুলো টিকে আছে কীভাবে
ঢাকার সব বহুতল ভবন পরিদর্শন করা হবে: মন্ত্রী
অনুগ্রহ করে উপরের অনুচ্ছেদটি সংক্ষিপ্ত করুন | [/INST] বনানীর এফ আর টাওয়ারে আগুনে হতাহতের ঘটনায় দু'জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
ইন্ডিয়া গেট ভারতের জাতীয় স্মৃতিসৌধ। এটি ভারতের রাজধানী নতুন দিল্লির কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এটি দিল্লির অন্যতম দ্রষ্টব্য স্থান। প্যারিসের আর্ক দে ত্রিম্ফের আদলে ১৯৩১ সালে নির্মিত এই সৌধটির নকশা করেন স্যার এডউইন লুটিয়েনস। আগে এর নাম ছিল "অল ইন্ডিয়া ওয়ার মনুমেন্ট"। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধে নিহত ৯০,০০০ ভারতীয় সেনা জওয়ানদের স্মৃতিরক্ষার্থে এই স্মৃতিসৌধটি নির্মিত হয়। এটি লাল ও সাদা বেলেপাথর ও গ্র্যানাইট পাথরে তৈরি। | তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
ইন্ডিয়া গেট ভারতের জাতীয় স্মৃতিসৌধ। এটি ভারতের রাজধানী নতুন দিল্লির কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এটি দিল্লির অন্যতম দ্রষ্টব্য স্থান। প্যারিসের আর্ক দে ত্রিম্ফের আদলে ১৯৩১ সালে নির্মিত এই সৌধটির নকশা করেন স্যার এডউইন লুটিয়েনস। আগে এর নাম ছিল "অল ইন্ডিয়া ওয়ার মনুমেন্ট"। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধে নিহত ৯০,০০০ ভারতীয় সেনা জওয়ানদের স্মৃতিরক্ষার্থে এই স্মৃতিসৌধটি নির্মিত হয়। এটি লাল ও সাদা বেলেপাথর ও গ্র্যানাইট পাথরে তৈরি। [/INST] তৃতীয় ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধ | </s> |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে?
এস্তাদিও মাইনেরো ব্রাজিলের বেলো অরিজন্ঠে এলাকায় অবস্থিত মিনাজ গারাইজ প্রদেশের সর্ববৃহৎ আন্তর্জাতিক ফুটবল স্টেডিয়াম। ১৯৬৫ সালে নির্মিত এ স্টেডিয়ামটি মাইনেরো নামে প্রতিষ্ঠিত হলেও আনুষ্ঠানিকভাবে এস্তাদিও গভার্নাদোর মাগালায়েজ পিন্টো বা গভর্নর মাগালায়েজ পিন্টো স্টেডিয়াম নামে পরিচিত। এখানে ২০১৩ সালের ফিফা কনফেডারশনস কাপের খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পাশাপাশি ২০১৪ সালের ফিফা বিশ্বকাপের খেলা আয়োজনের মর্যাদা পেয়েছে। এছাড়াও, ২০১৬ সালে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিতব্য গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবল প্রতিযোগিতার বেশ কয়েকটি খেলা এখানে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। | এস্তাদিও মাইনেরো, সর্ববৃহৎ আন্তর্জাতিক ফুটবল স্টেডিয়াম | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে?
এস্তাদিও মাইনেরো ব্রাজিলের বেলো অরিজন্ঠে এলাকায় অবস্থিত মিনাজ গারাইজ প্রদেশের সর্ববৃহৎ আন্তর্জাতিক ফুটবল স্টেডিয়াম। ১৯৬৫ সালে নির্মিত এ স্টেডিয়ামটি মাইনেরো নামে প্রতিষ্ঠিত হলেও আনুষ্ঠানিকভাবে এস্তাদিও গভার্নাদোর মাগালায়েজ পিন্টো বা গভর্নর মাগালায়েজ পিন্টো স্টেডিয়াম নামে পরিচিত। এখানে ২০১৩ সালের ফিফা কনফেডারশনস কাপের খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পাশাপাশি ২০১৪ সালের ফিফা বিশ্বকাপের খেলা আয়োজনের মর্যাদা পেয়েছে। এছাড়াও, ২০১৬ সালে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিতব্য গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবল প্রতিযোগিতার বেশ কয়েকটি খেলা এখানে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। [/INST] এস্তাদিও মাইনেরো, সর্ববৃহৎ আন্তর্জাতিক ফুটবল স্টেডিয়াম | </s> |
ব্যাখ্যা করো: পুষ্প আপনার জন্য ফোটে না। | শুধু নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকার জন্য মানুষ পৃথিবীতে আসেনি। সমাজের অন্যদের কল্যাণ করার মাধ্পযমেই পরম সার্থকতা ও মঙ্গল নিহিত। আত্মস্বার্থ চিন্তা কখনোই মানুষকে মহৎ করে তোলে না।
পুষ্প বা ফুল সৌন্দর্য ও পবিত্রতার প্রতীক। তাই ফুলকে সবাই ভালােবাসে। নিজের সৌন্দর্য ও সুবাস কখনই সে নিজের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখে না, বরং তা অন্যের মাঝে বিলিয়ে দিয়ে পরিতৃপ্তি লাভ করে। এটি ফুলের ধর্ম। প্রাকৃতিক নিয়মে ফুল থেকে ফল হয়। ফল থেকে বীজ হয়। বীজ থেকে গাছ হয়। গাছ থেকে আবার ফল হয়। এজন্য আমরা পুষ্পকে বীজের উত্তরসূরি হিসেবে চিহ্নিত করি। তবে ফুল শুধু বীজের উত্তরসূরি নয়, মধুর সুরভিতে সে সকলকে মুগ্ধ করে। প্রস্ফুটিত ফুল তার সৌন্দর্য দ্বারা মানুষকে আনন্দ দান করে। এমনকি যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় ফুলের সুবাস গ্রহণ করে না, বাতাসের মাধ্যমে ফুল তার সুবাস সেই ব্যক্তির নাকে পৌছে দেয়। এতে তার জীবনের অবসান ঘটলেও তার প্রস্ফুটিত হওয়া সার্থকতা লাভ করে। মানব জীবনকেও ফুলের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। ফুলের আদর্শ গ্রহণ করে মানুষও যদি তার সর্বস্ব অপরের কল্যাণে উৎসর্গ করতে পারে, তাহলে তার জীবন সার্থক ও সুন্দর হয়।
প্রকৃতপক্ষে সাধু ও মহৎ ব্যক্তিরা নানারকম বাধাবিপত্তি এবং বিপদাপদের মাঝেও মানবকল্যাণে নিজেকে নিয়ােজিত রাখেন। কোনাে প্রতিকূল পরিবেশই তাদেরকে মানবকল্যাণ সাধন থেকে বিরত রাখতে পারে না। ফুলের সুবাসের মতাে তাদের মহৎ গুণাবলিও সাধারণ মানুষকে পরম আনন্দ ও তৃপ্তি দান করে থাকে। হযরত মুহাম্মদ (সা.), হযরত আবু বকর (রা.), হাজী মুহম্মদ মুহসীন, দানবীর কার্নেগী, রণদা প্রসাদ সাহা প্রমুখ মহামানবের জীবনী পর্যালােচনা করে আমরা এই পরম সত্যটি উপলব্ধি করতে পারি। সুতরাং আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত বিশ্ব-মানবতার কল্যাণে নিজেকে ফুলের মতাে বিলিয়ে দেওয়া। এ বিলিয়ে দেওয়ার মাঝেই নিহিত রয়েছে মনুষ্য জীবনের পরম পাওয়া এবং চরম সার্থকতা। যে ব্যক্তি আত্মকেন্দ্রিক এবং নিজের স্বার্থের জন্য যেকোনো অপকর্ম করতে দ্বিধাবোধ করে না সে দেশ ও জাতির জন্য অভিশাপস্বরূপ।
ফুলের সার্থকতা যেমন আত্মত্যাগে, ব্যক্তিজীবনের সার্থকতাও তেমনই অপরের সামগ্রিক কল্যাণ ও শুভ কামনায়। যেদিন আমরা ফুলকে আদর্শ ভেবে পরের কল্যাণে জীবনকে বিলিয়ে দিতে পারবো সেদিনই আমাদের সমাজজীবনে দুঃখ, যন্ত্রণা, বৈষম্যের অবসান ঘটবে। মানুষের জীবন হয়ে উঠবে আনন্দঘন ও কল্যাণময়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ব্যাখ্যা করো: পুষ্প আপনার জন্য ফোটে না। [/INST] শুধু নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকার জন্য মানুষ পৃথিবীতে আসেনি। সমাজের অন্যদের কল্যাণ করার মাধ্পযমেই পরম সার্থকতা ও মঙ্গল নিহিত। আত্মস্বার্থ চিন্তা কখনোই মানুষকে মহৎ করে তোলে না।
পুষ্প বা ফুল সৌন্দর্য ও পবিত্রতার প্রতীক। তাই ফুলকে সবাই ভালােবাসে। নিজের সৌন্দর্য ও সুবাস কখনই সে নিজের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখে না, বরং তা অন্যের মাঝে বিলিয়ে দিয়ে পরিতৃপ্তি লাভ করে। এটি ফুলের ধর্ম। প্রাকৃতিক নিয়মে ফুল থেকে ফল হয়। ফল থেকে বীজ হয়। বীজ থেকে গাছ হয়। গাছ থেকে আবার ফল হয়। এজন্য আমরা পুষ্পকে বীজের উত্তরসূরি হিসেবে চিহ্নিত করি। তবে ফুল শুধু বীজের উত্তরসূরি নয়, মধুর সুরভিতে সে সকলকে মুগ্ধ করে। প্রস্ফুটিত ফুল তার সৌন্দর্য দ্বারা মানুষকে আনন্দ দান করে। এমনকি যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় ফুলের সুবাস গ্রহণ করে না, বাতাসের মাধ্যমে ফুল তার সুবাস সেই ব্যক্তির নাকে পৌছে দেয়। এতে তার জীবনের অবসান ঘটলেও তার প্রস্ফুটিত হওয়া সার্থকতা লাভ করে। মানব জীবনকেও ফুলের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। ফুলের আদর্শ গ্রহণ করে মানুষও যদি তার সর্বস্ব অপরের কল্যাণে উৎসর্গ করতে পারে, তাহলে তার জীবন সার্থক ও সুন্দর হয়।
প্রকৃতপক্ষে সাধু ও মহৎ ব্যক্তিরা নানারকম বাধাবিপত্তি এবং বিপদাপদের মাঝেও মানবকল্যাণে নিজেকে নিয়ােজিত রাখেন। কোনাে প্রতিকূল পরিবেশই তাদেরকে মানবকল্যাণ সাধন থেকে বিরত রাখতে পারে না। ফুলের সুবাসের মতাে তাদের মহৎ গুণাবলিও সাধারণ মানুষকে পরম আনন্দ ও তৃপ্তি দান করে থাকে। হযরত মুহাম্মদ (সা.), হযরত আবু বকর (রা.), হাজী মুহম্মদ মুহসীন, দানবীর কার্নেগী, রণদা প্রসাদ সাহা প্রমুখ মহামানবের জীবনী পর্যালােচনা করে আমরা এই পরম সত্যটি উপলব্ধি করতে পারি। সুতরাং আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত বিশ্ব-মানবতার কল্যাণে নিজেকে ফুলের মতাে বিলিয়ে দেওয়া। এ বিলিয়ে দেওয়ার মাঝেই নিহিত রয়েছে মনুষ্য জীবনের পরম পাওয়া এবং চরম সার্থকতা। যে ব্যক্তি আত্মকেন্দ্রিক এবং নিজের স্বার্থের জন্য যেকোনো অপকর্ম করতে দ্বিধাবোধ করে না সে দেশ ও জাতির জন্য অভিশাপস্বরূপ।
ফুলের সার্থকতা যেমন আত্মত্যাগে, ব্যক্তিজীবনের সার্থকতাও তেমনই অপরের সামগ্রিক কল্যাণ ও শুভ কামনায়। যেদিন আমরা ফুলকে আদর্শ ভেবে পরের কল্যাণে জীবনকে বিলিয়ে দিতে পারবো সেদিনই আমাদের সমাজজীবনে দুঃখ, যন্ত্রণা, বৈষম্যের অবসান ঘটবে। মানুষের জীবন হয়ে উঠবে আনন্দঘন ও কল্যাণময়। </s> |
জরায়ুর কোন অঙ্গ বৃদ্ধের মতো কাজ করে? | বৃক্ক মূত্র সৃষ্টির মাধ্যমে আমাদের দেহ থেকে বর্জ্য পদার্থ অপসারণ করে। জরায়ুর অমরা মাতৃ জরায়ুতে ক্রমবর্ধমান ভ্রূণ এবং মাতৃ-জরায়ু টিস্যুর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপিত করে। এই অমরার মাধ্যমে বিপাকের ফলে সৃষ্ট বর্জ্য পদার্থ ভ্রূণদেহ থেকে মাতৃদেহে অপসারিত হয়, যা বৃদ্ধের কাজের অনুরূপ। সুতরাং জরায়ুর অমরাই ভ্রূণদেহে বৃক্কের মতো কাজ করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] জরায়ুর কোন অঙ্গ বৃদ্ধের মতো কাজ করে? [/INST] বৃক্ক মূত্র সৃষ্টির মাধ্যমে আমাদের দেহ থেকে বর্জ্য পদার্থ অপসারণ করে। জরায়ুর অমরা মাতৃ জরায়ুতে ক্রমবর্ধমান ভ্রূণ এবং মাতৃ-জরায়ু টিস্যুর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপিত করে। এই অমরার মাধ্যমে বিপাকের ফলে সৃষ্ট বর্জ্য পদার্থ ভ্রূণদেহ থেকে মাতৃদেহে অপসারিত হয়, যা বৃদ্ধের কাজের অনুরূপ। সুতরাং জরায়ুর অমরাই ভ্রূণদেহে বৃক্কের মতো কাজ করে। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
সিং ২০ মে ১৯৩৬ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ভর্তি হন এবং প্রথম পাঞ্জাব রেজিমেন্টে নিয়োগ পান। ১৯৪০ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে তিনি ব্রিটিশ কমনওয়েলথ দখল বাহিনীর অংশ হিসাবে জাপানে নিযুক্ত হওয়ার আগে তিনি উত্তর-পশ্চিম সীমান্তে একজন প্রশিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। স্বাধীনতার পরে, তিনি | ১৯৪৭- এর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন, ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৬ রাজপুতনা রাইফেলসের সাথে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। যুদ্ধের সময়, সিং একটি সংস্থার শীর্ষস্থানীয় অংশের অংশ ছিলেন, যেটিকে জম্মু ও কাশ্মীরের তিথওয়ালে একটি পাকিস্তানি পোস্ট দখল করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাদের আক্রমণ শুরুর পর সংস্থাগুলি ভারী হতাহতের শিকার হয়। কালক্রমে, সিং সফলভাবে একটি পাকিস্তানি মিডিয়াম মেশিন-গান পোস্ট দখল করেছিলেন। কিন্তু, ততক্ষণে পুরো সংস্থাটি নিহত বা আহত হয়েছিল। সিং উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য একা ছিলেন। তিনি সরে গিয়ে পরের শত্রু পোস্টে গ্রেনেড ছোড়েন। অন্য একটি পরিখাতে যাওয়ার আগে, তিনি মাথায় মারাত্মক বুলেটের আঘাত পেয়েছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
সিং ২০ মে ১৯৩৬ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ভর্তি হন এবং প্রথম পাঞ্জাব রেজিমেন্টে নিয়োগ পান। ১৯৪০ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে তিনি ব্রিটিশ কমনওয়েলথ দখল বাহিনীর অংশ হিসাবে জাপানে নিযুক্ত হওয়ার আগে তিনি উত্তর-পশ্চিম সীমান্তে একজন প্রশিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। স্বাধীনতার পরে, তিনি [/INST] ১৯৪৭- এর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন, ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৬ রাজপুতনা রাইফেলসের সাথে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। যুদ্ধের সময়, সিং একটি সংস্থার শীর্ষস্থানীয় অংশের অংশ ছিলেন, যেটিকে জম্মু ও কাশ্মীরের তিথওয়ালে একটি পাকিস্তানি পোস্ট দখল করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাদের আক্রমণ শুরুর পর সংস্থাগুলি ভারী হতাহতের শিকার হয়। কালক্রমে, সিং সফলভাবে একটি পাকিস্তানি মিডিয়াম মেশিন-গান পোস্ট দখল করেছিলেন। কিন্তু, ততক্ষণে পুরো সংস্থাটি নিহত বা আহত হয়েছিল। সিং উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য একা ছিলেন। তিনি সরে গিয়ে পরের শত্রু পোস্টে গ্রেনেড ছোড়েন। অন্য একটি পরিখাতে যাওয়ার আগে, তিনি মাথায় মারাত্মক বুলেটের আঘাত পেয়েছিলেন। </s> |
মূলধন ব্যয়ের উপর আর্থিক লিভারেজের প্রভাব ব্যাখ্যা করো। | বিভিন্ন প্রকার অর্থসংস্থানের সংমিশ্রণে কোন প্রতিষ্ঠানের মূলধন কাঠামো গঠিত হয়। এদের মধ্যে রয়েছে- ইক্যুইটি, অগ্রাধিকার শেয়ার, ঋণপত্র বা দীর্ঘমেয়াদি ঋণ, সংরক্ষিত আয় ইত্যাদি। এগুলোর সমন্বিত রূপই মূলধন কাঠামো। এদের প্রতিটির যেমন আলাদা ব্যয় রয়েছে তেমনি রয়েছে এদের গড় ব্যয়। এই প্রতিটি উৎসের মূলধন ব্যয়ের হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটলে গড় মূলধন ব্যয়ের উপর তার প্রভাব পড়বে। এখন আর্থিক ব্যবস্থাপকের প্রশ্ন আসতে পারে মূলধন ব্যয়ের উপর আর্থিক লিভারেজের কোন প্রভাব আছে কি না। এ প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য প্রথমেই জানতে হবে আর্থিক লিভারেজ কি? আর্থিক লিভারেজ হলো স্থায়ী ব্যয়যুক্ত তহবিল যা কোন ফার্মের মালিকদের আয় বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করা হয়। যদিও সর্বদাই আয় বৃদ্ধি হবে এমনটি নয়। আসলে আর্থিক লিভারেজ বলতে দীর্ঘমেয়াদি ঋণকে বুঝায়। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, অন্যান্য উৎসের তুলনায় দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ব্যয় কম। এর প্রধান কারণ হলো ঋণের সুদ অনুমোদনযোগ্য ব্যয়। অর্থাৎ আয় হতে কর প্রদানের পূর্বেই এটি বাদ দিতে হয়। ফলে কর বাবদ কিছু অর্থ সাশ্রয় হয়। সুতরাং প্রতিষ্ঠানের সার্বিক মূলধন ব্যয়ের উপর এর অবশ্যই একটি প্রভাব রয়েছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মূলধন ব্যয়ের উপর আর্থিক লিভারেজের প্রভাব ব্যাখ্যা করো। [/INST] বিভিন্ন প্রকার অর্থসংস্থানের সংমিশ্রণে কোন প্রতিষ্ঠানের মূলধন কাঠামো গঠিত হয়। এদের মধ্যে রয়েছে- ইক্যুইটি, অগ্রাধিকার শেয়ার, ঋণপত্র বা দীর্ঘমেয়াদি ঋণ, সংরক্ষিত আয় ইত্যাদি। এগুলোর সমন্বিত রূপই মূলধন কাঠামো। এদের প্রতিটির যেমন আলাদা ব্যয় রয়েছে তেমনি রয়েছে এদের গড় ব্যয়। এই প্রতিটি উৎসের মূলধন ব্যয়ের হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটলে গড় মূলধন ব্যয়ের উপর তার প্রভাব পড়বে। এখন আর্থিক ব্যবস্থাপকের প্রশ্ন আসতে পারে মূলধন ব্যয়ের উপর আর্থিক লিভারেজের কোন প্রভাব আছে কি না। এ প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য প্রথমেই জানতে হবে আর্থিক লিভারেজ কি? আর্থিক লিভারেজ হলো স্থায়ী ব্যয়যুক্ত তহবিল যা কোন ফার্মের মালিকদের আয় বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করা হয়। যদিও সর্বদাই আয় বৃদ্ধি হবে এমনটি নয়। আসলে আর্থিক লিভারেজ বলতে দীর্ঘমেয়াদি ঋণকে বুঝায়। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, অন্যান্য উৎসের তুলনায় দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ব্যয় কম। এর প্রধান কারণ হলো ঋণের সুদ অনুমোদনযোগ্য ব্যয়। অর্থাৎ আয় হতে কর প্রদানের পূর্বেই এটি বাদ দিতে হয়। ফলে কর বাবদ কিছু অর্থ সাশ্রয় হয়। সুতরাং প্রতিষ্ঠানের সার্বিক মূলধন ব্যয়ের উপর এর অবশ্যই একটি প্রভাব রয়েছে। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
বাইলাফন্ড, সিয়া ও গ্যোং এই তিনটি গিরিবর্ত্মে ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে সিয়াচেন দ্বন্দ্বের অংশ হিসেবে অপারেশন মেঘদূত ভারতীয় সামরিক অভিযান হয়ে এসেছে। ভারত অপারেশন মেঘদূত শুরু হতে দ্রুত সিয়া ও বাইলাফন্ড গিরিবর্ত্ম দখল করে অধিকার করে নেয়। সিয়াচেন হিমবাহের পশ্চিম দিকে ও নিয়ন্ত্রণ রেখার নিকটে অবস্থিত হওয়ায় ভারতীয় সেনাবাহিনী এই স্থানে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। | সিয়াচেন দ্বন্দ্ব | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
বাইলাফন্ড, সিয়া ও গ্যোং এই তিনটি গিরিবর্ত্মে ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে সিয়াচেন দ্বন্দ্বের অংশ হিসেবে অপারেশন মেঘদূত ভারতীয় সামরিক অভিযান হয়ে এসেছে। ভারত অপারেশন মেঘদূত শুরু হতে দ্রুত সিয়া ও বাইলাফন্ড গিরিবর্ত্ম দখল করে অধিকার করে নেয়। সিয়াচেন হিমবাহের পশ্চিম দিকে ও নিয়ন্ত্রণ রেখার নিকটে অবস্থিত হওয়ায় ভারতীয় সেনাবাহিনী এই স্থানে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। [/INST] সিয়াচেন দ্বন্দ্ব | </s> |
"চকচক করলেই সোনা হয় না" কথাটি ব্যাখ্যা করো। | পৃথিবীতে আসল ও নকল দু ধরনের জিনিসই আছে। আপাতত দৃষ্টিতে কোন কিছু আসল মনে হলেও প্রকৃত পক্ষে তা আসল নাও হতে পারে।
অনেক সময় বাইরের আকার-আকৃতি, সাজসজ্জা ও চেহারায় এদের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করা যায় না। ফলে অনেকেই নকল জিনিসকে আসল বলে ভুল করেন। সােনা খুবই মূল্যবান ধাতু। এর রং যেমন উজ্জ্বল তেমনি আলােয় তা চকচক করে। সােনার মতাে অন্য ধাতু যেমন- তামা, পিতল ইত্যাদিও বাইরে থেকে উজ্জ্বল দেখায়। কিন্তু তাই বলে গুণে ও মানে এগুলাে সােনার চেয়ে অনেক নিচু মানের। তাই বাইরের চাকচক্য দেখে পিতলকে সােনা মনে করা ভুল হবে।
এমনিভাবে বাইরের চেহারা ও সাজ-পােশাক দেখে অনেক সময় আমাদের মানুষ চিনতে ভুল হয়। কারণ, শুধু চেহারা সুন্দর ও পােশাক পরিপাটি হলেই লােক সৎ ও গুণী হয় না। টাকা-পয়সা থাকলে দুর্জন মানুষও বহু মূল্যবান কাপড়-চোপড় পরতে পারে। লােকসমাজে ধনী বলে পরিচিতিও পেতে পারে। কিন্তু সে যদি সৎ গুণাবলির অধিকারী না হয় তবে তা কোনাে কাজে আসে না। যিনি চিন্তা ও কাজে মহৎ, চরিত্রে ও আচরণে গুণিজন তিনিই প্রকৃত মানুষ।
তাই বাইরের চেহারা ও চাকচিক্য দেখে মানুষকে বিচার করা ঠিক নয়। বিচার করতে হবে মানুষের চারিত্রিক গুণাবলীর। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "চকচক করলেই সোনা হয় না" কথাটি ব্যাখ্যা করো। [/INST] পৃথিবীতে আসল ও নকল দু ধরনের জিনিসই আছে। আপাতত দৃষ্টিতে কোন কিছু আসল মনে হলেও প্রকৃত পক্ষে তা আসল নাও হতে পারে।
অনেক সময় বাইরের আকার-আকৃতি, সাজসজ্জা ও চেহারায় এদের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করা যায় না। ফলে অনেকেই নকল জিনিসকে আসল বলে ভুল করেন। সােনা খুবই মূল্যবান ধাতু। এর রং যেমন উজ্জ্বল তেমনি আলােয় তা চকচক করে। সােনার মতাে অন্য ধাতু যেমন- তামা, পিতল ইত্যাদিও বাইরে থেকে উজ্জ্বল দেখায়। কিন্তু তাই বলে গুণে ও মানে এগুলাে সােনার চেয়ে অনেক নিচু মানের। তাই বাইরের চাকচক্য দেখে পিতলকে সােনা মনে করা ভুল হবে।
এমনিভাবে বাইরের চেহারা ও সাজ-পােশাক দেখে অনেক সময় আমাদের মানুষ চিনতে ভুল হয়। কারণ, শুধু চেহারা সুন্দর ও পােশাক পরিপাটি হলেই লােক সৎ ও গুণী হয় না। টাকা-পয়সা থাকলে দুর্জন মানুষও বহু মূল্যবান কাপড়-চোপড় পরতে পারে। লােকসমাজে ধনী বলে পরিচিতিও পেতে পারে। কিন্তু সে যদি সৎ গুণাবলির অধিকারী না হয় তবে তা কোনাে কাজে আসে না। যিনি চিন্তা ও কাজে মহৎ, চরিত্রে ও আচরণে গুণিজন তিনিই প্রকৃত মানুষ।
তাই বাইরের চেহারা ও চাকচিক্য দেখে মানুষকে বিচার করা ঠিক নয়। বিচার করতে হবে মানুষের চারিত্রিক গুণাবলীর। </s> |
মৌলিক গণতন্ত্র নামে একটি ব্যবস্থা চালু করা হয় কেন? | সামরিক শাসনকে দীর্ঘায়িত করার লক্ষ্যে ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন।
মৌলিক গণতন্ত্র ব্যবস্থায় পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান থেকে মোট ৮০ হাজার নির্বাচিত ইউনিয়ন কাউন্সিল সদস্য নিয়ে নির্বাচকমণ্ডলী গঠন করা হয়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে এরাই শুধু অংশগ্রহণের মাধ্যমে মতামত প্রকাশের সুযোগ পেত। মূলত এ নির্বাচন পদ্ধতি পূর্ব পাকিস্তানের সব ক্ষেত্রে বৈষম্যের সৃষ্টি করে। এর মধ্য দিয়ে আইয়ুব খান তার শাসনামলকে সুসংহত করার চেষ্টা করেন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মৌলিক গণতন্ত্র নামে একটি ব্যবস্থা চালু করা হয় কেন? [/INST] সামরিক শাসনকে দীর্ঘায়িত করার লক্ষ্যে ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন।
মৌলিক গণতন্ত্র ব্যবস্থায় পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান থেকে মোট ৮০ হাজার নির্বাচিত ইউনিয়ন কাউন্সিল সদস্য নিয়ে নির্বাচকমণ্ডলী গঠন করা হয়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে এরাই শুধু অংশগ্রহণের মাধ্যমে মতামত প্রকাশের সুযোগ পেত। মূলত এ নির্বাচন পদ্ধতি পূর্ব পাকিস্তানের সব ক্ষেত্রে বৈষম্যের সৃষ্টি করে। এর মধ্য দিয়ে আইয়ুব খান তার শাসনামলকে সুসংহত করার চেষ্টা করেন। </s> |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
ইলিয়াড গ্রিক মহাকাব্য। প্রাচীন গ্রিসের ইলিওন শহরের নামানুসারে এই মহাকাব্যের নামকরণ করা হয়। মহাকবি হোমার এই মহাকাব্যের রচয়িতা। এটি গ্রিক ভাষায় রচিত ও ২৪ টি সর্গে বিভক্ত। এর বিষয় ট্রয়ের যুদ্ধ। এতে ১৬,০০০ পঙ্ক্তি কবিতা আছে। যুদ্ধ সংঘটিত হয় এক নারীকে কেন্দ্র করে যার নাম হেলেন। যুদ্ধ এ গ্রীকদের সেরা বীর ছিল অ্যাকিলিস আর ট্রয় পক্ষে ছিল হেক্টর। যুদ্ধ যখন শেষ পর্যায় তখন হেক্টর অ্যাকিলিস কর্তৃক নিহত হন এবং এর মাধ্যমে মূলত ট্রয়বাসীর পরাজয় নিশ্চিত হয়। যুদ্ধ শেষে গ্রিক সেনারা সুরক্ষিত ও সাজানো নগরী ট্রয় জ্বালিয়ে দেয়।
প্রশ্ন :
কোন শহরের নামানুসারে ইলিয়াড মহাকাব্যের নামকরণ করা হয় ? | ইলিওন শহরের নামানুসারে ইলিয়াড মহাকাব্যের নামকরণ করা হয় | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
ইলিয়াড গ্রিক মহাকাব্য। প্রাচীন গ্রিসের ইলিওন শহরের নামানুসারে এই মহাকাব্যের নামকরণ করা হয়। মহাকবি হোমার এই মহাকাব্যের রচয়িতা। এটি গ্রিক ভাষায় রচিত ও ২৪ টি সর্গে বিভক্ত। এর বিষয় ট্রয়ের যুদ্ধ। এতে ১৬,০০০ পঙ্ক্তি কবিতা আছে। যুদ্ধ সংঘটিত হয় এক নারীকে কেন্দ্র করে যার নাম হেলেন। যুদ্ধ এ গ্রীকদের সেরা বীর ছিল অ্যাকিলিস আর ট্রয় পক্ষে ছিল হেক্টর। যুদ্ধ যখন শেষ পর্যায় তখন হেক্টর অ্যাকিলিস কর্তৃক নিহত হন এবং এর মাধ্যমে মূলত ট্রয়বাসীর পরাজয় নিশ্চিত হয়। যুদ্ধ শেষে গ্রিক সেনারা সুরক্ষিত ও সাজানো নগরী ট্রয় জ্বালিয়ে দেয়।
প্রশ্ন :
কোন শহরের নামানুসারে ইলিয়াড মহাকাব্যের নামকরণ করা হয় ? [/INST] ইলিওন শহরের নামানুসারে ইলিয়াড মহাকাব্যের নামকরণ করা হয় | </s> |
সংক্ষেপে শেক্সপিয়রের বাবা, মা, স্ত্রী ও পরিবারের বর্ণনা দাও। | উইলিয়াম শেক্সপিয়রের বাবা জন শেক্সপিয়র ও তার মা ম্যারি আর্ডেন। তিনি ছিলেন তার বাবা-মায়ের আট সন্তানের মধ্যে তৃতীয় এবং ছেলে সন্তানের মধ্যে প্রথম। মাত্র ১৮ বছর বয়সে ১৫৮২ সালে তিনি তার চেয়ে আট বছরের বড় অ্যানি হ্যাথওয়েকে বিবাহ করেন। অ্যানির গর্ভে শেক্সপিয়রের তিনটি সন্তান হয়েছিল— সুসান এবং হ্যামনেট ও জুডিথ (জমজ)। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] সংক্ষেপে শেক্সপিয়রের বাবা, মা, স্ত্রী ও পরিবারের বর্ণনা দাও। [/INST] উইলিয়াম শেক্সপিয়রের বাবা জন শেক্সপিয়র ও তার মা ম্যারি আর্ডেন। তিনি ছিলেন তার বাবা-মায়ের আট সন্তানের মধ্যে তৃতীয় এবং ছেলে সন্তানের মধ্যে প্রথম। মাত্র ১৮ বছর বয়সে ১৫৮২ সালে তিনি তার চেয়ে আট বছরের বড় অ্যানি হ্যাথওয়েকে বিবাহ করেন। অ্যানির গর্ভে শেক্সপিয়রের তিনটি সন্তান হয়েছিল— সুসান এবং হ্যামনেট ও জুডিথ (জমজ)। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সপ্তম শতাব্দীতে রাশিদুন খিলাফতের আরবগণ | নাহাওয়ান্দের যুদ্ধে সাসানীয় পারস্যদের পরাজিত করার পর আধুনিক আফগানিস্তানে প্রবেশ করেছিলেন। এই বিশাল পরাজয়ের পর, শেষ সাসানীয় সম্রাট তৃতীয় ইয়াজদিগার্দ মধ্য এশিয়ার পূর্বদিকের গভীরে পালিয়ে যান। ইয়াজদিগার্দকে অনুসরণ করে এই অঞ্চলটিতে প্রবেশ করতে নির্বাচিত আরবরা উত্তর-পূর্ব ইরানে ছিলেন এবং পরবর্তীতে তারা হেরাতের মধ্যে ছিলেন, যেখানে তারা উত্তর আফগানিস্তানের দিকে অগ্রসর হওয়ার আগে তাদের সেনাবাহিনীর একটি বড় অংশ স্থাপন করেছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সপ্তম শতাব্দীতে রাশিদুন খিলাফতের আরবগণ [/INST] নাহাওয়ান্দের যুদ্ধে সাসানীয় পারস্যদের পরাজিত করার পর আধুনিক আফগানিস্তানে প্রবেশ করেছিলেন। এই বিশাল পরাজয়ের পর, শেষ সাসানীয় সম্রাট তৃতীয় ইয়াজদিগার্দ মধ্য এশিয়ার পূর্বদিকের গভীরে পালিয়ে যান। ইয়াজদিগার্দকে অনুসরণ করে এই অঞ্চলটিতে প্রবেশ করতে নির্বাচিত আরবরা উত্তর-পূর্ব ইরানে ছিলেন এবং পরবর্তীতে তারা হেরাতের মধ্যে ছিলেন, যেখানে তারা উত্তর আফগানিস্তানের দিকে অগ্রসর হওয়ার আগে তাদের সেনাবাহিনীর একটি বড় অংশ স্থাপন করেছিলেন। </s> |
গুগলকে নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করো। | গুগল হচ্ছে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন এবং ইন্টারনেটের সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। এটি একটি আমেরিকান বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি। ১৯৯৬ সালে গবেষণা প্রকল্প হিসেবে ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইজন ছাত্র ল্যারিপেজ ও সের্গেই বিন এর কাজ শুরু করেন। ১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ল্যারিপেজ ও সের্গেই বিন প্রাইভেট কোম্পানি হিসেবে গুগল প্রতিষ্ঠা করে। ২০০৪ সালের ১৯ শে আগস্ট এটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে পরিণত হয়। ল্যারিপেজ ও সের্গেই বিন সর্বপ্রথমে এই সার্চ ইঞ্জিনের নাম রাখে ব্যাকরাব। পরবর্তী সময়ে তারা নাম পরিবর্তন করে গুগল রাখে। ডোমেইন নাম গুগল নিবন্ধিত করা হয় ১৯৯৭ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর। গুগলে ১ মিলিয়নেরও বেশি সার্ভার আছে এবং ১ বিলিয়নেরও বেশি কী ওয়ার্ড সার্চ করা হয় ২৪ ঘণ্টায়। সারা পৃথিবীতে যে পরিমাণ সার্ভার আছে তার ২ শতাংশই গুগলের অন্তর্গত। গুগলে রয়েছে ৮০টিরও অধিক ভাষা। যার মধ্যে একটির নাম 'স্টার ট্রেকস ক্লিগন' যেটি কিনা এলিয়েনদের জন্য প্রযোজ্য। ফোর্বসের হিসাব অনুযায়ী গুগল প্রতিসেকেন্ডে গড়ে ৪০ হাজার অনুসন্ধানের জবাব বের করে যার প্রতিদিনের মানে সাড়ে তিন বিলিয়ন অনুসন্ধান জিমেইল, গুগল ড্রাইভ, গুগল ম্যাপস, গুগল ক্রোম এসবের বাইরেও অ্যান্ড্রয়েড, ইউটিউব, ওয়ায, এডসেন্স এরকম আরো সত্তরটি প্রতিষ্ঠানের মালিক গুগল। গুগলের ৯৯ শতাংশ আয় আসে বিজ্ঞাপন থেকে। গুগল অনলাইন বিজ্ঞাপন বাজারে বিভিন্ন নতুন মাত্রা যোগ করে এবং অন্যান্যদের তুলনায় এগিয়ে থাকে। গুগল অনুসন্ধান একটি ওয়েবভিত্তিক অনুসন্ধান ইঞ্জিন, যা কোম্পানির সবচেয়ে জনপ্রিয় সেবা। ২০০৯ সালের নভেম্বরে কমস্কোরের প্রকাশ করা একটি বাজার জরিপে বলা হয় গুগলই আমেরিকার বাজারে প্রধান অনুসন্ধান ইঞ্জিন। গুগল ব্যবহার করে অনেক কিছু জানা যায়। তাই গুগলের সঠিক ব্যবহারের লক্ষ্যে সকলকেই সচেতন থাকতে হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] গুগলকে নিয়ে অনুচ্ছেদ রচনা করো। [/INST] গুগল হচ্ছে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন এবং ইন্টারনেটের সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। এটি একটি আমেরিকান বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি। ১৯৯৬ সালে গবেষণা প্রকল্প হিসেবে ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইজন ছাত্র ল্যারিপেজ ও সের্গেই বিন এর কাজ শুরু করেন। ১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ল্যারিপেজ ও সের্গেই বিন প্রাইভেট কোম্পানি হিসেবে গুগল প্রতিষ্ঠা করে। ২০০৪ সালের ১৯ শে আগস্ট এটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে পরিণত হয়। ল্যারিপেজ ও সের্গেই বিন সর্বপ্রথমে এই সার্চ ইঞ্জিনের নাম রাখে ব্যাকরাব। পরবর্তী সময়ে তারা নাম পরিবর্তন করে গুগল রাখে। ডোমেইন নাম গুগল নিবন্ধিত করা হয় ১৯৯৭ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর। গুগলে ১ মিলিয়নেরও বেশি সার্ভার আছে এবং ১ বিলিয়নেরও বেশি কী ওয়ার্ড সার্চ করা হয় ২৪ ঘণ্টায়। সারা পৃথিবীতে যে পরিমাণ সার্ভার আছে তার ২ শতাংশই গুগলের অন্তর্গত। গুগলে রয়েছে ৮০টিরও অধিক ভাষা। যার মধ্যে একটির নাম 'স্টার ট্রেকস ক্লিগন' যেটি কিনা এলিয়েনদের জন্য প্রযোজ্য। ফোর্বসের হিসাব অনুযায়ী গুগল প্রতিসেকেন্ডে গড়ে ৪০ হাজার অনুসন্ধানের জবাব বের করে যার প্রতিদিনের মানে সাড়ে তিন বিলিয়ন অনুসন্ধান জিমেইল, গুগল ড্রাইভ, গুগল ম্যাপস, গুগল ক্রোম এসবের বাইরেও অ্যান্ড্রয়েড, ইউটিউব, ওয়ায, এডসেন্স এরকম আরো সত্তরটি প্রতিষ্ঠানের মালিক গুগল। গুগলের ৯৯ শতাংশ আয় আসে বিজ্ঞাপন থেকে। গুগল অনলাইন বিজ্ঞাপন বাজারে বিভিন্ন নতুন মাত্রা যোগ করে এবং অন্যান্যদের তুলনায় এগিয়ে থাকে। গুগল অনুসন্ধান একটি ওয়েবভিত্তিক অনুসন্ধান ইঞ্জিন, যা কোম্পানির সবচেয়ে জনপ্রিয় সেবা। ২০০৯ সালের নভেম্বরে কমস্কোরের প্রকাশ করা একটি বাজার জরিপে বলা হয় গুগলই আমেরিকার বাজারে প্রধান অনুসন্ধান ইঞ্জিন। গুগল ব্যবহার করে অনেক কিছু জানা যায়। তাই গুগলের সঠিক ব্যবহারের লক্ষ্যে সকলকেই সচেতন থাকতে হবে। </s> |
ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা আলোকপাত করো। | ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রথমত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে কোনো ধাতবপৃষ্ঠে আলোর পতন ও তা থেকে ইলেকট্রন নিঃসরণের জন্য সময়ের প্রয়োজন, এ সময় কয়েকদিন পর্যন্ত হতে পারে। কেননা, ধাতবপৃষ্ঠে যে আলো শক্তি আপতিত হয়, পৃষ্ঠের ইলেকট্রনগুলো সেই শক্তি শোষণ করে উত্তেজিত হয়। যখন ইলেকট্রনগুলো শক্তি শোষণ করে তাদের বন্ধ শক্তি বা তার চেয়ে বেশি শক্তি অর্জন করে তখনই ধাতবপৃষ্ঠ থেকে মুক্ত হয়। আর তার জন্য যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া একটি তাৎক্ষণিক ঘটনা, ধাতবপৃষ্ঠে আলো আপতিত হওয়া এবং তা থেকে ইলেকট্রন নিঃসরণের মধ্যে কোনো কাল বিলম্বন নেই। আলো পড়ামাত্রই ইলেকট্রন নির্গত হয়। সুতরাং ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার এ ধর্মটি চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। দ্বিতীয়ত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব থেকে আমরা জানি যে, নিঃসৃত ইলেকট্রনের প্রাথমিক বেগ তথা গতিশক্তি আলোর তীব্রতার ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার পরীক্ষালব্ধ ফলাফল হতে আমরা জানি যে, নিঃসৃত ইলেকট্রনের প্রাথমিক গতিশক্তি আলোর তীব্রতার ওপর নির্ভরশীল নয় বরং এটা আলোর কম্পাঙ্কের ওপর নির্ভরশীল। সুতরাং পরীক্ষালব্ধ এই ফলটিকেও চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। তৃতীয়ত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে আলোর তীব্রতা বাড়ালে ফটোপ্রবাহ বাড়ে। এ ক্ষেত্রে চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব পরীক্ষালব্ধ ফলের সাথে একমত। পরিশেষে, যেকোনো ধাতুর বেলায় তার সূচন কম্পাঙ্কের চেয়ে আপতিত আলোর কম্পাঙ্ক বেশি না হলে ইলেকট্রন নিঃসৃত হয় না। এ সূচন কম্পাঙ্কের অস্তিত্ব চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। চিরায়ত তরঙ্গতত্ত্ব অনুসারে বরং আপতিত আলোর একটা ন্যূনতম তীব্রতা থাকার কথা। যে তীব্রতার চেয়ে কম তীব্রতার আলো আপতিত হলে ইলেকট্রন নির্গত হবে না। সুতরাং ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার পরীক্ষালব্ধ ফলাফল চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে অসমর্থ। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা আলোকপাত করো। [/INST] ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া ব্যাখ্যায় চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রথমত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে কোনো ধাতবপৃষ্ঠে আলোর পতন ও তা থেকে ইলেকট্রন নিঃসরণের জন্য সময়ের প্রয়োজন, এ সময় কয়েকদিন পর্যন্ত হতে পারে। কেননা, ধাতবপৃষ্ঠে যে আলো শক্তি আপতিত হয়, পৃষ্ঠের ইলেকট্রনগুলো সেই শক্তি শোষণ করে উত্তেজিত হয়। যখন ইলেকট্রনগুলো শক্তি শোষণ করে তাদের বন্ধ শক্তি বা তার চেয়ে বেশি শক্তি অর্জন করে তখনই ধাতবপৃষ্ঠ থেকে মুক্ত হয়। আর তার জন্য যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়া একটি তাৎক্ষণিক ঘটনা, ধাতবপৃষ্ঠে আলো আপতিত হওয়া এবং তা থেকে ইলেকট্রন নিঃসরণের মধ্যে কোনো কাল বিলম্বন নেই। আলো পড়ামাত্রই ইলেকট্রন নির্গত হয়। সুতরাং ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার এ ধর্মটি চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। দ্বিতীয়ত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব থেকে আমরা জানি যে, নিঃসৃত ইলেকট্রনের প্রাথমিক বেগ তথা গতিশক্তি আলোর তীব্রতার ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার পরীক্ষালব্ধ ফলাফল হতে আমরা জানি যে, নিঃসৃত ইলেকট্রনের প্রাথমিক গতিশক্তি আলোর তীব্রতার ওপর নির্ভরশীল নয় বরং এটা আলোর কম্পাঙ্কের ওপর নির্ভরশীল। সুতরাং পরীক্ষালব্ধ এই ফলটিকেও চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্বের দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। তৃতীয়ত, চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব অনুসারে আলোর তীব্রতা বাড়ালে ফটোপ্রবাহ বাড়ে। এ ক্ষেত্রে চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব পরীক্ষালব্ধ ফলের সাথে একমত। পরিশেষে, যেকোনো ধাতুর বেলায় তার সূচন কম্পাঙ্কের চেয়ে আপতিত আলোর কম্পাঙ্ক বেশি না হলে ইলেকট্রন নিঃসৃত হয় না। এ সূচন কম্পাঙ্কের অস্তিত্ব চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। চিরায়ত তরঙ্গতত্ত্ব অনুসারে বরং আপতিত আলোর একটা ন্যূনতম তীব্রতা থাকার কথা। যে তীব্রতার চেয়ে কম তীব্রতার আলো আপতিত হলে ইলেকট্রন নির্গত হবে না। সুতরাং ফটোইলেকট্রিক ক্রিয়ার পরীক্ষালব্ধ ফলাফল চিরায়ত তরঙ্গ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে অসমর্থ। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
ডিসেম্বর ১১, ২০১৮ আলী স্ম্যাকডাউন লাইভের এপিসোডে মূল রোস্টারে আসে এবং ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়ন ড্যানিয়েল ব্রায়ান এর মুখোমুখি হয়, কিন্তু হেরে যায়। এরপরের সপ্তাহে আলী এজে স্টাইলস এর সাথে টিমআপ করে আন্দ্রাদে সিয়েন আলমাস এবং ড্যানিয়েল ব্রায়ান কে হারায়, যখন আলী ব্রায়ানকে পিন করে। এরপরের সপ্তাহে সিঙ্গেল ম্যাচে আলী আলমাস কে হারায়।. ম্যাচ শেষে ব্যাকস্টেজে ব্রায়ান আলীকে আক্রমণ করে। জানুয়ারি ২, ২০১৯ সালে স্ম্যাকডাউন লাইভের এপিসোডে আলী "ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়নশীপ" এর জন্য সামোয়া জো, এজে স্টাইলস, রেন্ডি অরটন, রে মিস্টেরিওর সাথে একটি ফেটাল-৫-ওয়ে ম্যাচে অংশ নেয়। যেটিতে এজে রেন্ডিকে পিন করে ম্যাচ জিতে। জানুয়ারি ৯ তারিখের এপিসোডে আলী মিস্টেরিওর সাথে টিমঅাপ করে সামোয়া জো এবং আন্দ্রাদে সিয়েন আলমাস এর বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলে কিন্তু হেরে যায়। জানুয়ারি ১৬ তারিখের এপিসোডে আলী সামোয়া জোর সাথে ম্যাচ খেলতে চায় কিন্তু ম্যাচ শুরুর আগে জো তাকে আক্রমণ করলে ম্যাচটি নো কন্টেস্ট এর শেষ হয়। এরপরের সপ্তাহে সে সামোয়া জোর সাথে ম্যাচ খেলে কিন্তু সাবমিশন এর মাধ্যমে হেরে যায়। জানুয়ারি ২৮ রয়্যাল রাম্বালে আলী ১৩ নং এ প্রবেশ করে ৩০ মিনিট রিংয়ে থেকে শিনসুকে নাকামুরা এবং সামোয়া জোকে এলিমিনেট করে, কিন্তু নিয়া জ্যাক্স দ্বারা এলিমিনেট হয়ে যায়। আলীকে মূলত ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ এর জন্য এলিমিনেশন চেম্বারে রাখা হয়েছিল। কিন্তু ইঞ্জুরির কারণে তাকে সরিয়ে কফি কিংস্টনকে দেয়া হয়। মার্চ ২, ২০১৯ এ একটি লাইভ ইভেন্টে আলী ফিরে আসে। মার্চ ১১ তারিখে আলী | ফাস্টলেনে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশীপ ম্যাচ খেলার সুযোগ পায় ড্যানিয়েল ব্রায়ান এবং কেভিন ওয়েন্স এর সাথে। কিন্তু ব্রায়ান আলীকে পিন করে তার টাইটেলটি রিটেইন করে। পরবর্তী স্ম্যাকডাউনে আলী কেভিন ওয়েন্স এর সাথে টিমআপ করে রোয়ান এবং ড্যানিয়েল ব্রায়ান এর সাথে ম্যাচ খেলে কিন্তু হেরে যায়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
ডিসেম্বর ১১, ২০১৮ আলী স্ম্যাকডাউন লাইভের এপিসোডে মূল রোস্টারে আসে এবং ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়ন ড্যানিয়েল ব্রায়ান এর মুখোমুখি হয়, কিন্তু হেরে যায়। এরপরের সপ্তাহে আলী এজে স্টাইলস এর সাথে টিমআপ করে আন্দ্রাদে সিয়েন আলমাস এবং ড্যানিয়েল ব্রায়ান কে হারায়, যখন আলী ব্রায়ানকে পিন করে। এরপরের সপ্তাহে সিঙ্গেল ম্যাচে আলী আলমাস কে হারায়।. ম্যাচ শেষে ব্যাকস্টেজে ব্রায়ান আলীকে আক্রমণ করে। জানুয়ারি ২, ২০১৯ সালে স্ম্যাকডাউন লাইভের এপিসোডে আলী "ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়নশীপ" এর জন্য সামোয়া জো, এজে স্টাইলস, রেন্ডি অরটন, রে মিস্টেরিওর সাথে একটি ফেটাল-৫-ওয়ে ম্যাচে অংশ নেয়। যেটিতে এজে রেন্ডিকে পিন করে ম্যাচ জিতে। জানুয়ারি ৯ তারিখের এপিসোডে আলী মিস্টেরিওর সাথে টিমঅাপ করে সামোয়া জো এবং আন্দ্রাদে সিয়েন আলমাস এর বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলে কিন্তু হেরে যায়। জানুয়ারি ১৬ তারিখের এপিসোডে আলী সামোয়া জোর সাথে ম্যাচ খেলতে চায় কিন্তু ম্যাচ শুরুর আগে জো তাকে আক্রমণ করলে ম্যাচটি নো কন্টেস্ট এর শেষ হয়। এরপরের সপ্তাহে সে সামোয়া জোর সাথে ম্যাচ খেলে কিন্তু সাবমিশন এর মাধ্যমে হেরে যায়। জানুয়ারি ২৮ রয়্যাল রাম্বালে আলী ১৩ নং এ প্রবেশ করে ৩০ মিনিট রিংয়ে থেকে শিনসুকে নাকামুরা এবং সামোয়া জোকে এলিমিনেট করে, কিন্তু নিয়া জ্যাক্স দ্বারা এলিমিনেট হয়ে যায়। আলীকে মূলত ডাব্লিউডাব্লিউই চ্যাম্পিয়নশিপ এর জন্য এলিমিনেশন চেম্বারে রাখা হয়েছিল। কিন্তু ইঞ্জুরির কারণে তাকে সরিয়ে কফি কিংস্টনকে দেয়া হয়। মার্চ ২, ২০১৯ এ একটি লাইভ ইভেন্টে আলী ফিরে আসে। মার্চ ১১ তারিখে আলী [/INST] ফাস্টলেনে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশীপ ম্যাচ খেলার সুযোগ পায় ড্যানিয়েল ব্রায়ান এবং কেভিন ওয়েন্স এর সাথে। কিন্তু ব্রায়ান আলীকে পিন করে তার টাইটেলটি রিটেইন করে। পরবর্তী স্ম্যাকডাউনে আলী কেভিন ওয়েন্স এর সাথে টিমআপ করে রোয়ান এবং ড্যানিয়েল ব্রায়ান এর সাথে ম্যাচ খেলে কিন্তু হেরে যায়। </s> |
নিম্নলিখিত বাগধারাটির অর্থ কী?
নয়নের মণি | "নয়নের মণি" বাগধারাটির অর্থ "অত্যন্ত প্রিয়"। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাগধারাটির অর্থ কী?
নয়নের মণি [/INST] "নয়নের মণি" বাগধারাটির অর্থ "অত্যন্ত প্রিয়"। </s> |
জনাব হাসান অস্ট্রেলিয়া থেকে সপরিবারে আমেরিকা যাচ্ছিলেন। এক সময় বিমান থেকে ঘড়ির সময় পরিবর্তনের কথা বলা হয়। জনাব হাসানের ছেলে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানালেন, স্থানীয় সময়ের সঙ্গে মিল রাখার জন্য একটি নির্দিষ্ট রেখা অতিক্রম করলে সময়ের পরিবর্তন করতে হয়। এই রেখাটি ব্যাখ্যা কর। | উক্ত কাল্পনিক রেখাটি হলো আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা।
১৮০° দ্রাঘিমারেখাকে অবলম্বন করে সম্পূর্ণভাবে জলভাগের ওপর দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে প্রসারিত যে রেখা কল্পনা করা হয় তাকে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে। একই দ্রাঘিমায় স্থানীয় সময়ের পার্থক্যের কারণে সময় এবং তারিখ নির্ধারণে অসুবিধার সৃষ্টি হয়। এ অসুবিধা দূর করার জন্য আন্তর্জাতিক মতৈক্যের মাধ্যমে প্রশান্ত মহাসাগরের জলভাগের ওপর মানচিত্রে ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমা রেখাকে অবলম্বন করে একটি রেখা কল্পনা করা হয়েছে। এটিই আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা। এ রেখা অতিক্রম করলে দিন এবং তারিখের পরিবর্তন করতে হয়। এ কারণে, গ্রিনিচ থেকে পূর্বগামী কোনো জাহাজ বা বিমান এ রেখা অতিক্রম করলে স্থানীয় সময়ের সঙ্গে মিল রাখার জন্য তাদের বর্ধিত সময় থেকে একদিন বিয়োগ করে এবং পশ্চিমগামী জাহাজ বা বিমান তাদের কম সময়ের সাথে একদিন যোগ করে তারিখ গণনা করে।
হাসান সাহেব অস্ট্রেলিয়া থেকে আমেরিকা যাওয়ার সময় বিমান আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রম করে। তাই বিমানের যাত্রীদের সময় পরিবর্তন করতে বলা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] জনাব হাসান অস্ট্রেলিয়া থেকে সপরিবারে আমেরিকা যাচ্ছিলেন। এক সময় বিমান থেকে ঘড়ির সময় পরিবর্তনের কথা বলা হয়। জনাব হাসানের ছেলে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানালেন, স্থানীয় সময়ের সঙ্গে মিল রাখার জন্য একটি নির্দিষ্ট রেখা অতিক্রম করলে সময়ের পরিবর্তন করতে হয়। এই রেখাটি ব্যাখ্যা কর। [/INST] উক্ত কাল্পনিক রেখাটি হলো আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা।
১৮০° দ্রাঘিমারেখাকে অবলম্বন করে সম্পূর্ণভাবে জলভাগের ওপর দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে প্রসারিত যে রেখা কল্পনা করা হয় তাকে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলে। একই দ্রাঘিমায় স্থানীয় সময়ের পার্থক্যের কারণে সময় এবং তারিখ নির্ধারণে অসুবিধার সৃষ্টি হয়। এ অসুবিধা দূর করার জন্য আন্তর্জাতিক মতৈক্যের মাধ্যমে প্রশান্ত মহাসাগরের জলভাগের ওপর মানচিত্রে ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমা রেখাকে অবলম্বন করে একটি রেখা কল্পনা করা হয়েছে। এটিই আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা। এ রেখা অতিক্রম করলে দিন এবং তারিখের পরিবর্তন করতে হয়। এ কারণে, গ্রিনিচ থেকে পূর্বগামী কোনো জাহাজ বা বিমান এ রেখা অতিক্রম করলে স্থানীয় সময়ের সঙ্গে মিল রাখার জন্য তাদের বর্ধিত সময় থেকে একদিন বিয়োগ করে এবং পশ্চিমগামী জাহাজ বা বিমান তাদের কম সময়ের সাথে একদিন যোগ করে তারিখ গণনা করে।
হাসান সাহেব অস্ট্রেলিয়া থেকে আমেরিকা যাওয়ার সময় বিমান আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রম করে। তাই বিমানের যাত্রীদের সময় পরিবর্তন করতে বলা হয়। </s> |
একটি "রাফলেসিয়া" ফুল কি?
| একটি রাফলেসিয়া ফুল বিশ্বের বৃহত্তম ফুল, যা ইন্দোনেশিয়ায় পাওয়া যায়। এর গন্ধ পচা মাংসের মতো এবং এটি মাংসাশী, পোকামাকড় খাওয়ায় | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] একটি "রাফলেসিয়া" ফুল কি?
[/INST] একটি রাফলেসিয়া ফুল বিশ্বের বৃহত্তম ফুল, যা ইন্দোনেশিয়ায় পাওয়া যায়। এর গন্ধ পচা মাংসের মতো এবং এটি মাংসাশী, পোকামাকড় খাওয়ায় </s> |
পশ্চিম পাকিস্তান কর্তৃক পূর্ব পাকিস্তানের অর্থনৈতিক বৈষম্য ব্যাখ্যা করো। | ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প উৎপাদন, কৃষিসহ অর্থনীতির সব ক্ষেত্রে পশ্চিম ও পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যে চরম বৈষম্য বিরাজমান ছিল।
১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর থেকেই পাকিস্তান সরকারের বৈষম্যমূলক নীতির কারণে পশ্চিম পাকিস্তান অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানের চাইতে অনেক বেশি এগিয়ে ছিল। যেমন: ১৯৫৫-৫৬ সাল থেকে ১৯৫৯-৬০ সাল পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দ ছিল ১১৩ কোটি ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা, অন্যদিকে পশ্চিম পাকিস্তানে বরাদ্দ ছিল ৫০০ কোটি টাকা। একইভাবে ১৯৬০-৬১ থেকে ১৯৬৪-৬৫ সালে পূর্ব পাকিস্তানে বরাদ্দ ছিল ৬৪৮ কোটি টাকা এবং পশ্চিম পাকিস্তানে বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ২২.২৩ কোটি টাকা। ফলে কৃষি, শিল্প এবং আমদানি-রপ্তানিসহ অর্থনীতির সব দিকেই পূর্ব পাকিস্তান পিছিয়ে ছিল। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] পশ্চিম পাকিস্তান কর্তৃক পূর্ব পাকিস্তানের অর্থনৈতিক বৈষম্য ব্যাখ্যা করো। [/INST] ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প উৎপাদন, কৃষিসহ অর্থনীতির সব ক্ষেত্রে পশ্চিম ও পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যে চরম বৈষম্য বিরাজমান ছিল।
১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর থেকেই পাকিস্তান সরকারের বৈষম্যমূলক নীতির কারণে পশ্চিম পাকিস্তান অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানের চাইতে অনেক বেশি এগিয়ে ছিল। যেমন: ১৯৫৫-৫৬ সাল থেকে ১৯৫৯-৬০ সাল পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দ ছিল ১১৩ কোটি ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা, অন্যদিকে পশ্চিম পাকিস্তানে বরাদ্দ ছিল ৫০০ কোটি টাকা। একইভাবে ১৯৬০-৬১ থেকে ১৯৬৪-৬৫ সালে পূর্ব পাকিস্তানে বরাদ্দ ছিল ৬৪৮ কোটি টাকা এবং পশ্চিম পাকিস্তানে বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ২২.২৩ কোটি টাকা। ফলে কৃষি, শিল্প এবং আমদানি-রপ্তানিসহ অর্থনীতির সব দিকেই পূর্ব পাকিস্তান পিছিয়ে ছিল। </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
কাফকো বাংলাদেশের একটি অন্যতম বড় ইউরিয়া সার কারখানা এবং | স্বাধীনতা পরবর্তী সবচেয়ে বড় চলমান পিপিপি প্রজেক্ট এবং অন্যতম লাভজনক একটি প্রতিষ্ঠান । এই কারখানা যৌথভাবে বাংলাদেশ সরকারের এবং জাপান ,নেদারল্যান্ড ,ডেনমার্কের মালিকানায় একটি প্রজেক্ট যা ১৯৯৩ সাল থেকে ইউরিয়া সার উৎপাদন শুরু করলেও বাণিজ্যিক ভাবে ১৯৯৫ সাল থেকে যা এখনো ভাল কর্মদক্ষতায় চলমান আছে।প্রথম দিকে দেশের বাইরে সার রপ্তানি করলেও এখন দেশের চাহিদা পূরনের জন্য সমস্ত উৎপাদন বি সি আই সি র মাধ্যমে দেশে বিক্রি করা হয়।
| Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
কাফকো বাংলাদেশের একটি অন্যতম বড় ইউরিয়া সার কারখানা এবং [/INST] স্বাধীনতা পরবর্তী সবচেয়ে বড় চলমান পিপিপি প্রজেক্ট এবং অন্যতম লাভজনক একটি প্রতিষ্ঠান । এই কারখানা যৌথভাবে বাংলাদেশ সরকারের এবং জাপান ,নেদারল্যান্ড ,ডেনমার্কের মালিকানায় একটি প্রজেক্ট যা ১৯৯৩ সাল থেকে ইউরিয়া সার উৎপাদন শুরু করলেও বাণিজ্যিক ভাবে ১৯৯৫ সাল থেকে যা এখনো ভাল কর্মদক্ষতায় চলমান আছে।প্রথম দিকে দেশের বাইরে সার রপ্তানি করলেও এখন দেশের চাহিদা পূরনের জন্য সমস্ত উৎপাদন বি সি আই সি র মাধ্যমে দেশে বিক্রি করা হয়।
</s> |
কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ :
১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশদের তিব্বত অভিযান শুরু হলে লাস-রাব-গ্লিং-পা লাসা ছেড়ে খাম্স অঞ্চলে পলায়ন করেন এবং সেখানে খাস-দ্মার () বৌদ্ধবিহার স্থাপন করেন। তিনি তিব্বতের বেশ কয়েকটি স্থান থেকে প্রাচীন লিক্কায়িত সম্পদগুলি আবিষ্কার করেন এবং তার আবিষ্কৃত পুস্তকগুলি প্রকাশবার ব্যবস্থা করেন। থুব-বস্তান-ছোস-ক্যি-র্দো-র্জে () নামক পঞ্চম র্দ্জোগ্স-ছেন-গ্রুব-দ্বাং () এবং 'জিগ্স-মেদ-ব্স্তান-পা'ই-ন্যি-মা () নামক তৃতীয় র্দো-গ্রুব-ছেন রিন-পো-ছে () উপাধিধারী লামারা তার উল্লেখযোগ্য শিষ্য ছিলেন। | ব্রিটিশদের তিব্বত অভিযান | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ :
১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশদের তিব্বত অভিযান শুরু হলে লাস-রাব-গ্লিং-পা লাসা ছেড়ে খাম্স অঞ্চলে পলায়ন করেন এবং সেখানে খাস-দ্মার () বৌদ্ধবিহার স্থাপন করেন। তিনি তিব্বতের বেশ কয়েকটি স্থান থেকে প্রাচীন লিক্কায়িত সম্পদগুলি আবিষ্কার করেন এবং তার আবিষ্কৃত পুস্তকগুলি প্রকাশবার ব্যবস্থা করেন। থুব-বস্তান-ছোস-ক্যি-র্দো-র্জে () নামক পঞ্চম র্দ্জোগ্স-ছেন-গ্রুব-দ্বাং () এবং 'জিগ্স-মেদ-ব্স্তান-পা'ই-ন্যি-মা () নামক তৃতীয় র্দো-গ্রুব-ছেন রিন-পো-ছে () উপাধিধারী লামারা তার উল্লেখযোগ্য শিষ্য ছিলেন। [/INST] ব্রিটিশদের তিব্বত অভিযান | </s> |
ম্যাগি তৈরির পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর | ম্যাগি নুডলস এর প্যাকেট কেটে নিন। একটি পাত্রে পানি ঢালুন এবং পানিটি ফুটতে দিন। ফুটন্ত পানিতে মশলা, লবণ, সস এবং সবজি যোগ করুন। এরপর ম্যাগি নুডলস যোগ করুন এবং সবকিছু একসাথে দশ মিনিট ফুটতে দিন এবং পরিবেশন করুন। | Bengali | ben | re-annotations | 6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c | <s>[INST] ম্যাগি তৈরির পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর [/INST] ম্যাগি নুডলস এর প্যাকেট কেটে নিন। একটি পাত্রে পানি ঢালুন এবং পানিটি ফুটতে দিন। ফুটন্ত পানিতে মশলা, লবণ, সস এবং সবজি যোগ করুন। এরপর ম্যাগি নুডলস যোগ করুন এবং সবকিছু একসাথে দশ মিনিট ফুটতে দিন এবং পরিবেশন করুন। </s> |
আরব বসন্তের ধাক্কায় পাঁচ বছর পূর্বে ১৫ মার্চ ২০১১ সিরিয়ায় যে গৃহযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে ২০১৬ সালে তার পাঁচ বছর পূর্ণ হওয়ায় "সিরিয়া যুদ্ধের ৫ বছর" শিরোনামে একটি সংবাদ প্রতিবেদন লেখ। | সিরিয়া যুদ্ধের ৫ বছর।
আরব বসন্তের ধাক্কায় পাঁচ বছর পূর্বে ১৫ মার্চ ২০১১ সিরিয়ায় যে গৃহযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে ২০১৬ সালে তার পাঁচ বছর পূর্ণ হয়। এই গৃহযুদ্ধে বিভিন্নভাবে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, সৌদি আরবসহ বেশকিছু দেশ জড়িয়ে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ করে তুলে। বর্তমানে সিরিয়া পৃথিবীর বৃহত্তম মানবিক বিপর্যয়ের ক্ষেত্র, ভূ-রাজনৈতিক দিক দিয়ে সবচেয়ে উত্তপ্ত ভূমি। এ প্রজন্মে একক যুদ্ধে সবচেয়ে বড় সংখ্যক মানুষের শরণার্থী হওয়ার ঘটনা ঘটে সিরিয়ার এ গৃহযুদ্ধে। যুদ্ধের বিভীষিকায় পড়ে সিরিয়ার জাতীয় সম্পদ ও অবকাঠামো প্রায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। সম্প্রতি শিশু দাতব্য সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন ও পরামর্শক সংস্থা ফ্রন্টিয়ার ইকোনোমিক্স এক যৌথ প্রতিবেদনে জানায়, সিরিয়া এ পর্যন্ত ২৭৫ বিলিয়ন ডলারের আর্থিক ক্ষয়ক্ষতিতে পড়েছে। ২০২০ সাল নাগাদ এ ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াবে ১.৩ ট্রিলিয়ন ডলারে। অন্যদিকে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০০৭ সালের আর্থিক মূল্যমানে সিরিয়ার ক্ষতি হয়েছে ৩৫০-৪৫০ কোটি মার্কিন ডলার। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] আরব বসন্তের ধাক্কায় পাঁচ বছর পূর্বে ১৫ মার্চ ২০১১ সিরিয়ায় যে গৃহযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে ২০১৬ সালে তার পাঁচ বছর পূর্ণ হওয়ায় "সিরিয়া যুদ্ধের ৫ বছর" শিরোনামে একটি সংবাদ প্রতিবেদন লেখ। [/INST] সিরিয়া যুদ্ধের ৫ বছর।
আরব বসন্তের ধাক্কায় পাঁচ বছর পূর্বে ১৫ মার্চ ২০১১ সিরিয়ায় যে গৃহযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে ২০১৬ সালে তার পাঁচ বছর পূর্ণ হয়। এই গৃহযুদ্ধে বিভিন্নভাবে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, সৌদি আরবসহ বেশকিছু দেশ জড়িয়ে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ করে তুলে। বর্তমানে সিরিয়া পৃথিবীর বৃহত্তম মানবিক বিপর্যয়ের ক্ষেত্র, ভূ-রাজনৈতিক দিক দিয়ে সবচেয়ে উত্তপ্ত ভূমি। এ প্রজন্মে একক যুদ্ধে সবচেয়ে বড় সংখ্যক মানুষের শরণার্থী হওয়ার ঘটনা ঘটে সিরিয়ার এ গৃহযুদ্ধে। যুদ্ধের বিভীষিকায় পড়ে সিরিয়ার জাতীয় সম্পদ ও অবকাঠামো প্রায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। সম্প্রতি শিশু দাতব্য সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন ও পরামর্শক সংস্থা ফ্রন্টিয়ার ইকোনোমিক্স এক যৌথ প্রতিবেদনে জানায়, সিরিয়া এ পর্যন্ত ২৭৫ বিলিয়ন ডলারের আর্থিক ক্ষয়ক্ষতিতে পড়েছে। ২০২০ সাল নাগাদ এ ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াবে ১.৩ ট্রিলিয়ন ডলারে। অন্যদিকে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০০৭ সালের আর্থিক মূল্যমানে সিরিয়ার ক্ষতি হয়েছে ৩৫০-৪৫০ কোটি মার্কিন ডলার। </s> |
একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ:
৩ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে, আনাস (রাঃ)-এর নির্দিষ্ট জন্ম তারিখ জানা যায় না। তবে তিনি বলেন, "যখন নবী (সাঃ) মদীনায় আগমন করেন তখন আমি ১০ বছরের বালক।" এ হিসাবে তিনি ৩ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে মদীনায় জন্মগ্রহণ করেন। প্রথমোক্ত মতটিই অধিক প্রসিদ্ধ। শৈশবেই তাঁর পিতা মালেক শত্রুর অতর্কিত আক্রমণে নিহত হন। ফলে আনাস (রাঃ) ইয়াতীম হয়ে যান। | আনাস ইবনে মালিক ইবনে নাদার আল-খাজরাজ আল-আনসারির জন্ম কোথায় হয় ? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ:
৩ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে, আনাস (রাঃ)-এর নির্দিষ্ট জন্ম তারিখ জানা যায় না। তবে তিনি বলেন, "যখন নবী (সাঃ) মদীনায় আগমন করেন তখন আমি ১০ বছরের বালক।" এ হিসাবে তিনি ৩ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১২ খ্রীষ্টাব্দে মতান্তরে ৫ নববী বর্ষ মুতাবিক ৬১৪ খ্রীষ্টাব্দে মদীনায় জন্মগ্রহণ করেন। প্রথমোক্ত মতটিই অধিক প্রসিদ্ধ। শৈশবেই তাঁর পিতা মালেক শত্রুর অতর্কিত আক্রমণে নিহত হন। ফলে আনাস (রাঃ) ইয়াতীম হয়ে যান। [/INST] আনাস ইবনে মালিক ইবনে নাদার আল-খাজরাজ আল-আনসারির জন্ম কোথায় হয় ? </s> |
নীচে দেওয়া শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি ছোট নিবন্ধ তৈরি করুন |
শিরোনাম :
মসজিদে তারাবীহসহ প্রতি ওয়াক্তে ২০জন নামাজ পড়তে পারবেন: ধর্ম মন্ত্রণালয়
সারাংশ :
বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয় তাদের ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস ভয়াবহ মহামারি আকার ধারণ করায় যথাযথ সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বর্তমান পরিস্থিতিতে আগামী ১৪ই এপ্রিল হতে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত মসজিদে নামাজ আদায়ে কিছু নির্দেশনা জারি করা হল।
| গত বছর সর্বোচ্চ ৫ জনের নামাজ পড়ার কথা বলা হয়েছিল
মসজিদে নামাজ পড়তে যেসব শর্ত মানতে হবে:
১. মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের প্রতি ওয়াক্তে সর্বোচ্চ ২০জন মুসল্লি অংশগ্রহণ করবেন।
মসজিদে নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে
২. তারাবীর নামাজে খতিব, ইমাম, হাফেজ, মুয়াজ্জিন এবং খাদিমসহ সর্বোচ্চ ২০জন মুসল্লি অংশ নিতে পারবেন।
৩. জুম'আর নামাজে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে মুসল্লিগণ অংশগ্রহণ করবেন।
আরো পড়ুন:
৪. মুসল্লিগনকে পবিত্র রমজানে তিলাওয়াত ও যিকিরের মাধ্যমে মহান আল্লাহর রহমত ও | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নীচে দেওয়া শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি ছোট নিবন্ধ তৈরি করুন |
শিরোনাম :
মসজিদে তারাবীহসহ প্রতি ওয়াক্তে ২০জন নামাজ পড়তে পারবেন: ধর্ম মন্ত্রণালয়
সারাংশ :
বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয় তাদের ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস ভয়াবহ মহামারি আকার ধারণ করায় যথাযথ সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বর্তমান পরিস্থিতিতে আগামী ১৪ই এপ্রিল হতে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত মসজিদে নামাজ আদায়ে কিছু নির্দেশনা জারি করা হল।
[/INST] গত বছর সর্বোচ্চ ৫ জনের নামাজ পড়ার কথা বলা হয়েছিল
মসজিদে নামাজ পড়তে যেসব শর্ত মানতে হবে:
১. মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের প্রতি ওয়াক্তে সর্বোচ্চ ২০জন মুসল্লি অংশগ্রহণ করবেন।
মসজিদে নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে
২. তারাবীর নামাজে খতিব, ইমাম, হাফেজ, মুয়াজ্জিন এবং খাদিমসহ সর্বোচ্চ ২০জন মুসল্লি অংশ নিতে পারবেন।
৩. জুম'আর নামাজে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে মুসল্লিগণ অংশগ্রহণ করবেন।
আরো পড়ুন:
৪. মুসল্লিগনকে পবিত্র রমজানে তিলাওয়াত ও যিকিরের মাধ্যমে মহান আল্লাহর রহমত ও </s> |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট (সিপিইউ) হল | একটি কম্পিউটারের মধ্যাবস্থিত একটি যন্ত্রাংশ যা প্রোগ্রামের দেয়া নির্দেশনা পালন করে। বিশেষভাবে দেয়া এসব নির্দেশনা পালন করতে গিয়ে এটি বিভিন্ন গাণিতিক, যৌক্তিক কার্যাবলি, নিয়ন্ত্রণ ও ইনপুট আউটপুট কার্যাদি সম্পন্ন করে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট (সিপিইউ) হল [/INST] একটি কম্পিউটারের মধ্যাবস্থিত একটি যন্ত্রাংশ যা প্রোগ্রামের দেয়া নির্দেশনা পালন করে। বিশেষভাবে দেয়া এসব নির্দেশনা পালন করতে গিয়ে এটি বিভিন্ন গাণিতিক, যৌক্তিক কার্যাবলি, নিয়ন্ত্রণ ও ইনপুট আউটপুট কার্যাদি সম্পন্ন করে। </s> |
এই বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
রুহুল কুদ্দুস হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ। | মুক্তিযুদ্ধে অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ২০০১ সালে তাকে “স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই বাক্যাংশের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
রুহুল কুদ্দুস হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ। [/INST] মুক্তিযুদ্ধে অনন্য সাধারণ অবদানের জন্য ২০০১ সালে তাকে “স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয়। </s> |
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
শিয়ালা প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৯৩৫ সালে আত্মপ্রকাশ করে৷ ১৯৭১ সালের যুদ্ধের | পর বাংলাদেশ সরকার বিদ্যালয়টি সরকারের অন্তর্ভুক্ত করেন এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসাবে ঘোষণা করে। প্রতিষ্ঠার প্রথম দিকে শিক্ষা দানের জন্য বাঁশের বেড়া দিয়ে ঘর তৈরি করা হয়। তারপর টিনের বেড়া দিয়ে, তারপর মাটির ঘর ও টিনের চালা দিয়ে দীর্ঘদিন এর কার্যক্রম চলে। অবশেষে এল.জি.ই.ডি- এর বাস্তবায়নে বর্তমানের পাকা ভবনটি নির্মিত হয়। বর্তমানে আরো একটি পাকা ভবন নির্মাণ করে বিদ্যালয় সম্প্রসারণ করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
শিয়ালা প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৯৩৫ সালে আত্মপ্রকাশ করে৷ ১৯৭১ সালের যুদ্ধের [/INST] পর বাংলাদেশ সরকার বিদ্যালয়টি সরকারের অন্তর্ভুক্ত করেন এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসাবে ঘোষণা করে। প্রতিষ্ঠার প্রথম দিকে শিক্ষা দানের জন্য বাঁশের বেড়া দিয়ে ঘর তৈরি করা হয়। তারপর টিনের বেড়া দিয়ে, তারপর মাটির ঘর ও টিনের চালা দিয়ে দীর্ঘদিন এর কার্যক্রম চলে। অবশেষে এল.জি.ই.ডি- এর বাস্তবায়নে বর্তমানের পাকা ভবনটি নির্মিত হয়। বর্তমানে আরো একটি পাকা ভবন নির্মাণ করে বিদ্যালয় সম্প্রসারণ করা হয়। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের | ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী প্রতিষ্ঠিত হয়, তার স্মরণে বার্ষিক সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠান এখানে আয়োজন করা হয়। ভেন্যুটিতে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বার্ষিক ইফতার পার্টি আয়োজন করে এবং বাংলাদেশের উচ্চবিত্তরা এসব অনুষ্ঠানে অংশ নেন। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন: ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের [/INST] ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী প্রতিষ্ঠিত হয়, তার স্মরণে বার্ষিক সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠান এখানে আয়োজন করা হয়। ভেন্যুটিতে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বার্ষিক ইফতার পার্টি আয়োজন করে এবং বাংলাদেশের উচ্চবিত্তরা এসব অনুষ্ঠানে অংশ নেন। </s> |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার নির্ভুল মান নির্ণয় করা সম্ভব হয় যখন | ১৯১০ সালে আমেরিকান পদার্থবিজ্ঞানী রবার্ট মিলিকান একটা ইলেকট্রনের চার্জ পরিমাপ করেন। ১৮৩৪ সালে মাইকেল ফ্যারাডের তড়িৎ বিশ্লেষণ এর গবেষণা গুলো থেকে জানা যায় এক মোল ইলেকট্রনের চার্জ সর্বদা স্থির বা ধ্রুব, যাকে বলা হয় ১ ফ্যারাডে। এক মোল ইলেকট্রনের চার্জকে একটা ইলেকট্রনের চার্জ দিয়ে ভাগ করে অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার মান নির্ণয় করা যায়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার নির্ভুল মান নির্ণয় করা সম্ভব হয় যখন [/INST] ১৯১০ সালে আমেরিকান পদার্থবিজ্ঞানী রবার্ট মিলিকান একটা ইলেকট্রনের চার্জ পরিমাপ করেন। ১৮৩৪ সালে মাইকেল ফ্যারাডের তড়িৎ বিশ্লেষণ এর গবেষণা গুলো থেকে জানা যায় এক মোল ইলেকট্রনের চার্জ সর্বদা স্থির বা ধ্রুব, যাকে বলা হয় ১ ফ্যারাডে। এক মোল ইলেকট্রনের চার্জকে একটা ইলেকট্রনের চার্জ দিয়ে ভাগ করে অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার মান নির্ণয় করা যায়। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন - তিনি সাভোয়ের রেনে এবং লাসকারিসের অ্যানের পুত্র ছিলেন। তিনি ১৫৫২ সালে ফ্রান্সের দ্বিতীয় হেনরিকে লরাইন সফরে সহযোগিতা করেছিলেন এবং ১৫৫৩ সালে তিনি পিয়মন্টের রাজপুত্রের ঘেরাও থেকে হেসডিন শহরকে মুক্তি দিয়েছিলেন। তিনি ১৫৫৭ সালের ১০ আগস্ট সেন্ট-কুইন্টিনের যুদ্ধে | .আহত হন, যদিও এটি তাকে স্প্যানিশ অবরোধ থেকে করবিকে মুক্তি দিতে বাধা দেয়নি। তিনি ফ্রান্সের চার্লস নবমকে ফ্রান্সের গ্র্যান্ড ট্যুরের সময় সহযোগিতা করেছিলেন এবং ১৫৬৭ সালে মুলিনে অনুষ্ঠিত অ্যাসেম্বলি ডেস গ্র্যান্ডস ডি ফ্রান্সে অংশ নিয়েছিলেন। সেন্ট-ডেনিস এবং মোনকন্টুরের যুদ্ধে হুগেনোটদের বিরুদ্ধে তিনি উৎসাহের সাথে লড়াই করেছিলেন | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন - তিনি সাভোয়ের রেনে এবং লাসকারিসের অ্যানের পুত্র ছিলেন। তিনি ১৫৫২ সালে ফ্রান্সের দ্বিতীয় হেনরিকে লরাইন সফরে সহযোগিতা করেছিলেন এবং ১৫৫৩ সালে তিনি পিয়মন্টের রাজপুত্রের ঘেরাও থেকে হেসডিন শহরকে মুক্তি দিয়েছিলেন। তিনি ১৫৫৭ সালের ১০ আগস্ট সেন্ট-কুইন্টিনের যুদ্ধে [/INST] .আহত হন, যদিও এটি তাকে স্প্যানিশ অবরোধ থেকে করবিকে মুক্তি দিতে বাধা দেয়নি। তিনি ফ্রান্সের চার্লস নবমকে ফ্রান্সের গ্র্যান্ড ট্যুরের সময় সহযোগিতা করেছিলেন এবং ১৫৬৭ সালে মুলিনে অনুষ্ঠিত অ্যাসেম্বলি ডেস গ্র্যান্ডস ডি ফ্রান্সে অংশ নিয়েছিলেন। সেন্ট-ডেনিস এবং মোনকন্টুরের যুদ্ধে হুগেনোটদের বিরুদ্ধে তিনি উৎসাহের সাথে লড়াই করেছিলেন | </s> |
অনুচ্ছেদটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও
শিক্ষার্থীরা তাদের আসন্ন পরীক্ষার জন্য আন্তরিকভাবে অনুশীলন করছিল। স্কুলের পর তারা আর ক্রিকেট খেলতে যায়নি। পরিবর্তে তারা শেখানো বিষয়গুলি সংশোধন করে সংখ্যাগত সমস্যাগুলি অনুশীলন করেছিল। পদার্থবিদ্যা একটি কঠিন বিষয় ছিল এবং সবাই এতে ভালো নম্বর পেতে চাইত।
প্রশ্ন
কোন বিষয়ের উপর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে | পদার্থবিদ্যা হল যে বিষয়ের উপর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুচ্ছেদটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও
শিক্ষার্থীরা তাদের আসন্ন পরীক্ষার জন্য আন্তরিকভাবে অনুশীলন করছিল। স্কুলের পর তারা আর ক্রিকেট খেলতে যায়নি। পরিবর্তে তারা শেখানো বিষয়গুলি সংশোধন করে সংখ্যাগত সমস্যাগুলি অনুশীলন করেছিল। পদার্থবিদ্যা একটি কঠিন বিষয় ছিল এবং সবাই এতে ভালো নম্বর পেতে চাইত।
প্রশ্ন
কোন বিষয়ের উপর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে [/INST] পদার্থবিদ্যা হল যে বিষয়ের উপর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে </s> |
সারাংশ লেখ:
একটা বরফের পিন্ড ও ঝরনার মধ্যে তফাৎ কোনখানে? না, বরফের পিন্ডের মধ্যে নিজস্ব গতি নেই। তাকে বেঁধে টেনে নিয়ে গেলে তবে সে চলে। কিন্তু ঝরণার যে গতি সে তার নিজের গতি, সেজন্য এই গতিতেই তার ব্যাপ্তি, তার মুক্তি, তার সৌন্দর্য। এই জন্য গতিপথে সে যত আঘাত পায়, ততই তাকে বৈচিত্র্য দান করে। বাধায় তার ক্ষতি নেই, চলায় তার শান্তি নেই। মানুষের মনেও যখন রসের আবির্ভাব না থাকে, তখনই সে জড়পি-। তখন ক্ষুধা-তৃষ্ণা-ভয়-ভাবনাই তাকে ঠেলে কাজ করায়। তখন প্রতি কাজে পদে পদেই তার ক্লান্তি। সেই নীরস অবস্থাতেই মানুষ অন্তরের নিশ্চলতা থেকে বাহিরেও কেবলই নিশ্চলতা বিস্তার করতে থাকে। তখনই তার যত খুঁটিনাটি, যত আচার-বিচার, যত শাস্ত্র-শাসন। তখন মানুষের মন গতিহীন বলেই বাইরেও আষ্টেপৃষ্ঠে সে বন্ধ। | মানুষ তার মনকে বরফের পিন্ডের মতো গতিহীন না করে যদি ঝরনার যদি অঝোর ধারার মতো গতিশীল করে তবে জীবনের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠে। আর মন যদি গতিহীন হয় তাহলে নানা সীমাবদ্ধতা ও কুসংস্কার মানুষের পরিপূর্ণ বিকাশে বাধা দান করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] সারাংশ লেখ:
একটা বরফের পিন্ড ও ঝরনার মধ্যে তফাৎ কোনখানে? না, বরফের পিন্ডের মধ্যে নিজস্ব গতি নেই। তাকে বেঁধে টেনে নিয়ে গেলে তবে সে চলে। কিন্তু ঝরণার যে গতি সে তার নিজের গতি, সেজন্য এই গতিতেই তার ব্যাপ্তি, তার মুক্তি, তার সৌন্দর্য। এই জন্য গতিপথে সে যত আঘাত পায়, ততই তাকে বৈচিত্র্য দান করে। বাধায় তার ক্ষতি নেই, চলায় তার শান্তি নেই। মানুষের মনেও যখন রসের আবির্ভাব না থাকে, তখনই সে জড়পি-। তখন ক্ষুধা-তৃষ্ণা-ভয়-ভাবনাই তাকে ঠেলে কাজ করায়। তখন প্রতি কাজে পদে পদেই তার ক্লান্তি। সেই নীরস অবস্থাতেই মানুষ অন্তরের নিশ্চলতা থেকে বাহিরেও কেবলই নিশ্চলতা বিস্তার করতে থাকে। তখনই তার যত খুঁটিনাটি, যত আচার-বিচার, যত শাস্ত্র-শাসন। তখন মানুষের মন গতিহীন বলেই বাইরেও আষ্টেপৃষ্ঠে সে বন্ধ। [/INST] মানুষ তার মনকে বরফের পিন্ডের মতো গতিহীন না করে যদি ঝরনার যদি অঝোর ধারার মতো গতিশীল করে তবে জীবনের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠে। আর মন যদি গতিহীন হয় তাহলে নানা সীমাবদ্ধতা ও কুসংস্কার মানুষের পরিপূর্ণ বিকাশে বাধা দান করে। </s> |
এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
শিপিং কর্পোরেশনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঠিক পরে ১৯৭২ সালের ৫ ই ফেব্রুয়ারি দশ নম্বর রাষ্ট্রপতি আদেশের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ১৯৭৪ সালে তার প্রথম জাহাজটি কিনেছিল। জাহাজটির নামকরণ হয়েছিল "বাংলার দূত" (বাংলার রাষ্ট্রদূত)। ২০০১ হিসাবে, কর্পোরেশনটির ১৩ টি জাহাজের মালিকানা ছিল, যার মধ্যে দুটি তেলের ট্যাঙ্কার। | এই অনুচ্ছেদের বিষয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
শিপিং কর্পোরেশনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঠিক পরে ১৯৭২ সালের ৫ ই ফেব্রুয়ারি দশ নম্বর রাষ্ট্রপতি আদেশের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ১৯৭৪ সালে তার প্রথম জাহাজটি কিনেছিল। জাহাজটির নামকরণ হয়েছিল "বাংলার দূত" (বাংলার রাষ্ট্রদূত)। ২০০১ হিসাবে, কর্পোরেশনটির ১৩ টি জাহাজের মালিকানা ছিল, যার মধ্যে দুটি তেলের ট্যাঙ্কার। [/INST] এই অনুচ্ছেদের বিষয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা | </s> |
অভিস্রবণিক চাপ হলো | ন্যূনতম চাপ যা অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা এর দ্রাবকের অভ্যন্তরীণ প্রবাহ রোধ করার জন্য একটি দ্রবণ যোগ করা । অন্যভাবে বলা যায় বিশুদ্ধ দ্রাবক গ্রহণ করার প্রবণতা পরিমাপ করাই হলো অভিস্রবণ | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a | <s>[INST] অভিস্রবণিক চাপ হলো [/INST] ন্যূনতম চাপ যা অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা এর দ্রাবকের অভ্যন্তরীণ প্রবাহ রোধ করার জন্য একটি দ্রবণ যোগ করা । অন্যভাবে বলা যায় বিশুদ্ধ দ্রাবক গ্রহণ করার প্রবণতা পরিমাপ করাই হলো অভিস্রবণ </s> |
"সম্প্রীতির বাংলাদেশ" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন। | সম্প্রীতি শব্দটির অর্থ সদ্ভাব। সম্প্রীতির বাংলাদেশ বলতে বোঝানো হয়েছে— জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে দেশের সকল মানুষের মধ্যে সদ্ভাব বজায় থাকা । বাংলাদেশের নানা জাতের, বর্ণের, ধর্মের, পেশার মানুষ বাস করে। এদের সকলের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকাকেই সম্প্রীতি বলে। মানুষের ব্যক্তিগত, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিটি ক্ষেত্রেই উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য সম্প্রীতি একান্ত প্রয়োজন সম্প্রীতি না থাকলে সমাজ, রাষ্ট্র ও দেশের কোনো উন্নয়ন পরিকল্পনা করা সম্ভব নয়। মানুষে মানুষে হানাহানি, মারামারি কখনোই কোনো রাষ্ট্রের জন্য সুফল বয়ে আনে না। প্রাচীনকাল থেকেই এদেশে বিভিন্ন ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষ মিলেমিশে বাস করছে। হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলমান ও খ্রিস্টান একই গ্রামে, একই এলাকায়, একই বাড়িতে পরস্পর মিলেমিশে থাকছে, কাজ করছে একই কলকারখানা বা প্রতিষ্ঠানে। তাদের সন্তানরা একই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করছে। শুধু ধর্মীয় সম্প্রীতি নয় সমাজের সকল স্তরের, সকল পেশার মানুষের মধ্যে রয়েছে সহমর্মিতা, মহানুভবতা ও পারস্পরিক ভালোবাসার দৃঢ় বন্ধন । বাংলাদেশ যে সম্প্রীতির দেশ তার সবচেয়ে বড়ো প্রমাণ হলো ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত সময়কাল। যদি তৎকালীন সময়ে বাংলাদেশের সকল শ্রেণিপেশার মানুষ একত্রিত না হতো তাহলে আন্দোলন ও শত্রুর মোকাবিলা করা কখনোই সহজ হতো না। কৃষক, শ্রমিক, মজুর, ছাত্র, শিক্ষক, নারী-পুরুষ সকলে মিলে শত্রুর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল বলেই আজ আমরা এ স্বাধীন দেশ পেয়েছি। আর এমনিভাবেই যুগ যুগ ধরে পারস্পরিক ভালোবাসা, অগাধ বিশ্বাস আর সম্প্রীতির বন্ধনে বাংলাদেশের মানুষ একে অপরের সাথে জড়িয়ে আছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "সম্প্রীতির বাংলাদেশ" শিরোনামে অনুচ্ছেদ লিখুন। [/INST] সম্প্রীতি শব্দটির অর্থ সদ্ভাব। সম্প্রীতির বাংলাদেশ বলতে বোঝানো হয়েছে— জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে দেশের সকল মানুষের মধ্যে সদ্ভাব বজায় থাকা । বাংলাদেশের নানা জাতের, বর্ণের, ধর্মের, পেশার মানুষ বাস করে। এদের সকলের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকাকেই সম্প্রীতি বলে। মানুষের ব্যক্তিগত, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিটি ক্ষেত্রেই উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য সম্প্রীতি একান্ত প্রয়োজন সম্প্রীতি না থাকলে সমাজ, রাষ্ট্র ও দেশের কোনো উন্নয়ন পরিকল্পনা করা সম্ভব নয়। মানুষে মানুষে হানাহানি, মারামারি কখনোই কোনো রাষ্ট্রের জন্য সুফল বয়ে আনে না। প্রাচীনকাল থেকেই এদেশে বিভিন্ন ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষ মিলেমিশে বাস করছে। হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলমান ও খ্রিস্টান একই গ্রামে, একই এলাকায়, একই বাড়িতে পরস্পর মিলেমিশে থাকছে, কাজ করছে একই কলকারখানা বা প্রতিষ্ঠানে। তাদের সন্তানরা একই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করছে। শুধু ধর্মীয় সম্প্রীতি নয় সমাজের সকল স্তরের, সকল পেশার মানুষের মধ্যে রয়েছে সহমর্মিতা, মহানুভবতা ও পারস্পরিক ভালোবাসার দৃঢ় বন্ধন । বাংলাদেশ যে সম্প্রীতির দেশ তার সবচেয়ে বড়ো প্রমাণ হলো ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত সময়কাল। যদি তৎকালীন সময়ে বাংলাদেশের সকল শ্রেণিপেশার মানুষ একত্রিত না হতো তাহলে আন্দোলন ও শত্রুর মোকাবিলা করা কখনোই সহজ হতো না। কৃষক, শ্রমিক, মজুর, ছাত্র, শিক্ষক, নারী-পুরুষ সকলে মিলে শত্রুর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল বলেই আজ আমরা এ স্বাধীন দেশ পেয়েছি। আর এমনিভাবেই যুগ যুগ ধরে পারস্পরিক ভালোবাসা, অগাধ বিশ্বাস আর সম্প্রীতির বন্ধনে বাংলাদেশের মানুষ একে অপরের সাথে জড়িয়ে আছে। </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন:
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আবু ওসমান চৌধুরী পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন মেজর পদে কুষ্টিয়ায় কর্মরত ছিলেন। | অপারেশন সার্চলাইট-এর সংবাদ পেয়ে ২৬শে মার্চ সকালে বেলা ১১টায় তিনি চুয়াডাঙ্গার ঘাঁটিতে পৌঁছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন এবং মুক্তিযুদ্ধে সৈন্য যোগ দেন। এর আগে ১৯৭১ সালের ৬ মার্চ আবু ওসমান চৌধুরী পদ্মা মেঘনার ওপারে কুষ্টিয়া থেকে বরিশাল জেলা পর্যন্ত বিস্তীর্ণ এলাকাকে দক্ষিণ-পশ্চিম রণাঙ্গণ নামকরণ করে সে রণাঙ্গণের অধিনায়কত্ব গ্রহণ করেন৷ পরে ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার তাকে দক্ষিণ পশ্চিমাংসের আঞ্চলিক কমান্ডার হিসেবে নিযুক্ত করেন৷ মে মাসের শেষার্ধে প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানী দক্ষিণ-পশ্চিম রণাঙ্গনকে দুই ভাগ করে ৮নং ও ৯নং সেক্টরদ্বয় গঠন করেন এবং ৮ নং সেক্টরের দায়িত্বে আবু ওসমানকে নিয়োগ করা হয়৷ প্রাথমিকভাবে সে সময় ওই সেক্টরের অপারেশন এলাকা ছিল কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর ও পটুয়াখালী জেলা৷ মে মাসের শেষে অপারেশন এলাকা সংকুচিত করে কুষ্টিয়া ও যশোর, খুলনা জেলা সদর, সাতক্ষীরা মহকুমা এবং ফরিদপুরের উত্তরাংশ নিয়ে এই এলাকা পুনর্গঠন করা হয়৷ এই সেক্টরের প্রধান ছিলেন আবু ওসমান চৌধুরী এবং পরে মেজর এম এ মঞ্জুর৷ | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন:
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আবু ওসমান চৌধুরী পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন মেজর পদে কুষ্টিয়ায় কর্মরত ছিলেন। [/INST] অপারেশন সার্চলাইট-এর সংবাদ পেয়ে ২৬শে মার্চ সকালে বেলা ১১টায় তিনি চুয়াডাঙ্গার ঘাঁটিতে পৌঁছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন এবং মুক্তিযুদ্ধে সৈন্য যোগ দেন। এর আগে ১৯৭১ সালের ৬ মার্চ আবু ওসমান চৌধুরী পদ্মা মেঘনার ওপারে কুষ্টিয়া থেকে বরিশাল জেলা পর্যন্ত বিস্তীর্ণ এলাকাকে দক্ষিণ-পশ্চিম রণাঙ্গণ নামকরণ করে সে রণাঙ্গণের অধিনায়কত্ব গ্রহণ করেন৷ পরে ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার তাকে দক্ষিণ পশ্চিমাংসের আঞ্চলিক কমান্ডার হিসেবে নিযুক্ত করেন৷ মে মাসের শেষার্ধে প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানী দক্ষিণ-পশ্চিম রণাঙ্গনকে দুই ভাগ করে ৮নং ও ৯নং সেক্টরদ্বয় গঠন করেন এবং ৮ নং সেক্টরের দায়িত্বে আবু ওসমানকে নিয়োগ করা হয়৷ প্রাথমিকভাবে সে সময় ওই সেক্টরের অপারেশন এলাকা ছিল কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর ও পটুয়াখালী জেলা৷ মে মাসের শেষে অপারেশন এলাকা সংকুচিত করে কুষ্টিয়া ও যশোর, খুলনা জেলা সদর, সাতক্ষীরা মহকুমা এবং ফরিদপুরের উত্তরাংশ নিয়ে এই এলাকা পুনর্গঠন করা হয়৷ এই সেক্টরের প্রধান ছিলেন আবু ওসমান চৌধুরী এবং পরে মেজর এম এ মঞ্জুর৷ </s> |
ক্রায়োসার্জারির মাধ্যমে রক্তপাতহীন অপারেশন সম্ভব— বুঝিয়ে লেখ। | ক্রায়োসার্জারি হচ্ছে চরম ঠাণ্ডা প্রয়োগ করে অস্বাভাবিক টিস্যু ধ্বংস করার পদ্ধতি। চিকিৎসাক্ষেত্রে এটি ক্যান্সার অথবা ক্যান্সারের পূর্ব অবস্থা চিকিৎসা করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
ক্রায়োসার্জারিতে অতীব শীতল বা বরফ জমাট তাপমাত্রায় মানব শরীরের কোনো অংশের রোগাক্রান্ত কোষ বা টিস্যুসমূহকে -৪১° সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ক্রায়োপ্রোবসহ বিভিন্ন ক্রায়োজনিক এজেন্টের দ্বারা ধ্বংস করার মাধ্যমে চিকিৎসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য বা সুবিধা হলো এতে শল্য চিকিৎসার মতো কাটা-ছেঁড়া করা তথা অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন পড়ে না। এজন্যই ক্রায়োসার্জারির মাধ্যমে রক্তপাতহীন অপারেশন সম্ভব। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ক্রায়োসার্জারির মাধ্যমে রক্তপাতহীন অপারেশন সম্ভব— বুঝিয়ে লেখ। [/INST] ক্রায়োসার্জারি হচ্ছে চরম ঠাণ্ডা প্রয়োগ করে অস্বাভাবিক টিস্যু ধ্বংস করার পদ্ধতি। চিকিৎসাক্ষেত্রে এটি ক্যান্সার অথবা ক্যান্সারের পূর্ব অবস্থা চিকিৎসা করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
ক্রায়োসার্জারিতে অতীব শীতল বা বরফ জমাট তাপমাত্রায় মানব শরীরের কোনো অংশের রোগাক্রান্ত কোষ বা টিস্যুসমূহকে -৪১° সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ক্রায়োপ্রোবসহ বিভিন্ন ক্রায়োজনিক এজেন্টের দ্বারা ধ্বংস করার মাধ্যমে চিকিৎসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য বা সুবিধা হলো এতে শল্য চিকিৎসার মতো কাটা-ছেঁড়া করা তথা অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন পড়ে না। এজন্যই ক্রায়োসার্জারির মাধ্যমে রক্তপাতহীন অপারেশন সম্ভব। </s> |
অনুচ্ছেদ লিখুন: লোকশিল্প। | যেকোনো দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথে ওতপ্রোতভাবে মিশে আছে তার লোকশিল্প। এটি একটি দেশের প্রতীক, একটি দেশের পরিচয়। লোকশিল্প সাধারণ মানুষদের জন্য সাধারণ মানুষ দ্বারা সৃষ্টি। ধর্মীয়, সামাজিক জীবন, কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষের প্রয়োজন থেকে লোকশিল্পের উদ্ভব। গ্রামাঞ্চলের চাহিদা, ইচ্ছা, স্বপ্ন এবং অভিজ্ঞতা লোকশিল্পের মাধ্যমে ফুটে ওঠে। লোকায়িত জীবনের এ শিল্প বংশ পরম্পরায় পরিচালিত হতে থাকে। লোকশিল্প মূলত গড়ে উঠে নান্দনিক বোধ এবং নিজস্ব ব্যবহারের তাগিদ থেকে। দেশীয় কাঁচামাল দিয়ে দেশের মানুষের হাতে তৈরি শিল্পসম্মত এসব পণ্যকে লোকশিল্প বলা হয়। আর যারা লোকশিল্পের সাথে জড়িত তাদের লোকশিল্পী বলে। আমাদের লোকশিল্পের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। এই লোকশিল্পের বিভিন্ন ভেদ রয়েছে। যেমন— কাঠ-খোদাইশিল্প, তাঁতশিল্প, মৃৎশিল্প, শোলার কাজ, শিকা, পিঠা তৈরির ছাঁচ; মুখোশশিল্প, বাস্তুশিল্প, নকশিকাঁথা, পটচিত্র, আল্পনা প্রভৃতি লোকশিল্পের সম্পদ। পৃথিবীজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী লোকশিল্প ঢাকাই মসলিন নিয়ে আমরা আজও গর্ববোধ করি। গ্রামীণ এই ঐতিহ্যের স্মারক বাংলাদেশের নানা অঞ্চলে ছড়িয়ে আছে। এর মধ্যে ঢাকা, কুমিল্লা, টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম, প্রভৃতি অঞ্চল তাঁতশিল্পের জন্য প্রসিদ্ধ। এছাড়া নারায়ণগঞ্জ বিখ্যাত জামদানি শাড়ির জন্য। হাতের কাছে প্রাপ্ত উপাদান দিয়ে মূলত নানা ধরনের পণ্য নির্মাণ হয়। লোকশিল্প অনেক মানুষের জীবন ও জীবিকার সাথে মিশে গিয়েছে। লোকশিল্প একটি গ্রামীণ সমাজ জীবনকে প্রতিফলিত করে। এটি একটি জাতির ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। বর্তমানে অনেক লোকশিল্প হারিয়ে যাবার পথে। এই লোকশিল্প সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণের দায়িত্ব আমাদের সবার। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] অনুচ্ছেদ লিখুন: লোকশিল্প। [/INST] যেকোনো দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথে ওতপ্রোতভাবে মিশে আছে তার লোকশিল্প। এটি একটি দেশের প্রতীক, একটি দেশের পরিচয়। লোকশিল্প সাধারণ মানুষদের জন্য সাধারণ মানুষ দ্বারা সৃষ্টি। ধর্মীয়, সামাজিক জীবন, কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষের প্রয়োজন থেকে লোকশিল্পের উদ্ভব। গ্রামাঞ্চলের চাহিদা, ইচ্ছা, স্বপ্ন এবং অভিজ্ঞতা লোকশিল্পের মাধ্যমে ফুটে ওঠে। লোকায়িত জীবনের এ শিল্প বংশ পরম্পরায় পরিচালিত হতে থাকে। লোকশিল্প মূলত গড়ে উঠে নান্দনিক বোধ এবং নিজস্ব ব্যবহারের তাগিদ থেকে। দেশীয় কাঁচামাল দিয়ে দেশের মানুষের হাতে তৈরি শিল্পসম্মত এসব পণ্যকে লোকশিল্প বলা হয়। আর যারা লোকশিল্পের সাথে জড়িত তাদের লোকশিল্পী বলে। আমাদের লোকশিল্পের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। এই লোকশিল্পের বিভিন্ন ভেদ রয়েছে। যেমন— কাঠ-খোদাইশিল্প, তাঁতশিল্প, মৃৎশিল্প, শোলার কাজ, শিকা, পিঠা তৈরির ছাঁচ; মুখোশশিল্প, বাস্তুশিল্প, নকশিকাঁথা, পটচিত্র, আল্পনা প্রভৃতি লোকশিল্পের সম্পদ। পৃথিবীজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী লোকশিল্প ঢাকাই মসলিন নিয়ে আমরা আজও গর্ববোধ করি। গ্রামীণ এই ঐতিহ্যের স্মারক বাংলাদেশের নানা অঞ্চলে ছড়িয়ে আছে। এর মধ্যে ঢাকা, কুমিল্লা, টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম, প্রভৃতি অঞ্চল তাঁতশিল্পের জন্য প্রসিদ্ধ। এছাড়া নারায়ণগঞ্জ বিখ্যাত জামদানি শাড়ির জন্য। হাতের কাছে প্রাপ্ত উপাদান দিয়ে মূলত নানা ধরনের পণ্য নির্মাণ হয়। লোকশিল্প অনেক মানুষের জীবন ও জীবিকার সাথে মিশে গিয়েছে। লোকশিল্প একটি গ্রামীণ সমাজ জীবনকে প্রতিফলিত করে। এটি একটি জাতির ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। বর্তমানে অনেক লোকশিল্প হারিয়ে যাবার পথে। এই লোকশিল্প সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণের দায়িত্ব আমাদের সবার। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
কলেজ যখন পুরোদমে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে তখনই শুরু হয় স্বাধীনতা যুদ্ধ। ১৯৭১ সালে কলেজের অধ্যক্ষ এবং এডজুটেন্ট দুজনই ছিলেন পাকিস্তানি। রাজশাহী ক্যাডেট কলেজে যেখানে এডজুটেন্টই যুদ্ধে যেতে ক্যাডেটদের উৎসাহিত করেছেন সেখানে মোমেনশাহীর অবস্থা ছিল সম্পূর্ণ বিপরীত। মেজর কাইউম ছিলেন এডজুটেন্ট। এই প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বেশ কিছু ক্যাডেট যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। শহীদ খোরশেদ তারই উদাহরণ। এছাড়াও আরও কয়েকজন যুদ্ধে অংশ নেন এবং তাদের মধ্যে কয়েকজন আবার যুদ্ধ শেষে কলেজে ফিরে আসেন। | স্বাধীনতা যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
কলেজ যখন পুরোদমে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে তখনই শুরু হয় স্বাধীনতা যুদ্ধ। ১৯৭১ সালে কলেজের অধ্যক্ষ এবং এডজুটেন্ট দুজনই ছিলেন পাকিস্তানি। রাজশাহী ক্যাডেট কলেজে যেখানে এডজুটেন্টই যুদ্ধে যেতে ক্যাডেটদের উৎসাহিত করেছেন সেখানে মোমেনশাহীর অবস্থা ছিল সম্পূর্ণ বিপরীত। মেজর কাইউম ছিলেন এডজুটেন্ট। এই প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বেশ কিছু ক্যাডেট যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। শহীদ খোরশেদ তারই উদাহরণ। এছাড়াও আরও কয়েকজন যুদ্ধে অংশ নেন এবং তাদের মধ্যে কয়েকজন আবার যুদ্ধ শেষে কলেজে ফিরে আসেন। [/INST] স্বাধীনতা যুদ্ধ | </s> |
মাধ্যাকর্ষণ কে আবিষ্কার করেন? | একটি আপেল মাথায় পড়লে নিউটন মাধ্যাকর্ষণ আবিষ্কার করেন এবং তিনি বুঝতে পারেন যে সমস্ত বস্তুর উপর কিছু নিম্নগামী শক্তি কাজ করছে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] মাধ্যাকর্ষণ কে আবিষ্কার করেন? [/INST] একটি আপেল মাথায় পড়লে নিউটন মাধ্যাকর্ষণ আবিষ্কার করেন এবং তিনি বুঝতে পারেন যে সমস্ত বস্তুর উপর কিছু নিম্নগামী শক্তি কাজ করছে। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সৈয়দ হক তার বাবা মারা যাবার পর অর্থকষ্টে পড়লে চলচ্চিত্রের জন্য চিত্রনাট্য লেখা শুরু করেন। ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে তিনি মাটির পাহাড় চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য লিখেন। পরে "তোমার আমার", "শীত বিকেল", কাঁচ কাটা হীরে, ক খ গ ঘ ঙ, বড় ভাল লোক ছিল, পুরস্কারসহ আরও বেশ কিছু চলচ্চিত্রের কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেন। বড় ভাল লোক ছিল ও পুরস্কার নামে দুটি চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ত্যাগ করে লন্ডন চলে যান এবং সেখানে বিবিসির বাংলা খবর পাঠক হিসেবে চাকুরি গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর | পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসর্মপণের খবরটি পাঠ করেছিলেন। পরে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বিবিসি বাংলার প্রযোজক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার দৃঢ়কণ্ঠ সাবলীল উচ্চারণের জন্য তিনি জনসাধারণ্যে পরিচিতি লাভ করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সৈয়দ হক তার বাবা মারা যাবার পর অর্থকষ্টে পড়লে চলচ্চিত্রের জন্য চিত্রনাট্য লেখা শুরু করেন। ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে তিনি মাটির পাহাড় চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য লিখেন। পরে "তোমার আমার", "শীত বিকেল", কাঁচ কাটা হীরে, ক খ গ ঘ ঙ, বড় ভাল লোক ছিল, পুরস্কারসহ আরও বেশ কিছু চলচ্চিত্রের কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেন। বড় ভাল লোক ছিল ও পুরস্কার নামে দুটি চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ত্যাগ করে লন্ডন চলে যান এবং সেখানে বিবিসির বাংলা খবর পাঠক হিসেবে চাকুরি গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর [/INST] পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসর্মপণের খবরটি পাঠ করেছিলেন। পরে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বিবিসি বাংলার প্রযোজক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার দৃঢ়কণ্ঠ সাবলীল উচ্চারণের জন্য তিনি জনসাধারণ্যে পরিচিতি লাভ করেন। </s> |
"পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তা" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করুন। | যুগযুগান্তরের অগনিত মানুষের ভাব-ঐশ্বর্যের এক অফুরন্ত ভান্ডার হলো গ্রন্থাগার। কালের প্রবাহে মানুষ আসে আবার চলেও যায়। কিন্তু তার ধ্যান-ধারণা, অভিজ্ঞতা, চিন্তা-ভাবনা সে লিপিবদ্ধ করে যায় বইয়ে। গ্রন্থাগার সে বই সংরক্ষণ করে এবং পরবর্তী প্রজন্মের সাথে হারিয়ে যাওয়া প্রজন্মের পচিয় করিয়ে দেয়। গ্রন্থাগার ভাব তৃষিত ও জ্ঞান পিপাসু মানুষেরহৃদয় ও মনের ক্ষুধা দূর করার বিপুল আয়োজন করে। গ্রন্থাগার হচ্ছে কালের নীরব সাক্ষী। এটি চিন্তার সঞ্চার ঘটায়। মানব হৃদয়কে উদ্দীপ্ত করে গ্রন্থাগার। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাত্রদের জ্ঞানের নতুন দিগন্তে পৌছে দেয়। আর গ্রন্থাগার তাদেরকে দেয় জ্ঞানের অগ্রগতি, নতুন দিকের ঠিকানা। গ্রন্থাগারে এক সঙ্গে বিচিত্র বইয়ের সমাবেশ ঘটে। বিচিত্র ভাব, বিচিত্র চিন্তা বিচিত্র অভিজ্ঞতার অফুরন্ত উৎস গ্রন্থাগার। তাই জ্ঞানান্বেষী মানুষ আপন মনের খোরাক এখানে সহজেই খুঁজে পায়। জীবন সংগ্রামে লিপ্ত ক্লান্ত মানুষ গ্রন্থের এ বিচিত্র আয়োজনে খুঁজে পায় এক অনির্বচনীয় আনন্দপূর্ণ প্রাণস্পন্দন। মানুষের জ্ঞানের অপূর্ণতাকে পূর্ণতায় ভরিয়ে দিতে পারে বই। দেশ-বিদেশের হাজার হাজার মনীষীর অমূল্য গ্রন্থে গ্রন্থাগার সমৃদ্ধ। তাই মানুষের অনুসন্ধিৎসু মন গ্রন্থাগারে এসে খুঁজে পায় কাঙ্ক্ষিত খোরাক। অনেক সময় একই ব্যক্তির পক্ষে চাহিদা অনুযায়ী বই কেনা সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে গ্রন্থাগারই হয়ে ওঠে মূল ভরসাস্থল। ফলে মানুষের জানার ভাণ্ডারকে পূর্ণ করতে গ্রন্থাগারের গুরুত্ব অপরিসীম। একটি জাতিকে উন্নত, শিক্ষিত ও সংস্কৃতিবান হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গ্রন্থাগার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। তাছাড়া বিভিন্ন বয়সের পাঠক গ্রন্থাগারে একত্রে পাঠ গ্রহণ করে বলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে আন্তরিকতা, একতা। এক্ষেত্রে বিচারপতি ও লেখক মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের উক্তি প্রণিধানযোগ্য— গ্রন্থাগারের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে গড়ে ওঠে সংহতি যা দেশগড়া কিংবা রক্ষার কাজে রাখে অমূল্য অবদান। সুতরাং ব্যক্তিগত ও জাতীয় জীবনে গ্রন্থাগারের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তা" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করুন। [/INST] যুগযুগান্তরের অগনিত মানুষের ভাব-ঐশ্বর্যের এক অফুরন্ত ভান্ডার হলো গ্রন্থাগার। কালের প্রবাহে মানুষ আসে আবার চলেও যায়। কিন্তু তার ধ্যান-ধারণা, অভিজ্ঞতা, চিন্তা-ভাবনা সে লিপিবদ্ধ করে যায় বইয়ে। গ্রন্থাগার সে বই সংরক্ষণ করে এবং পরবর্তী প্রজন্মের সাথে হারিয়ে যাওয়া প্রজন্মের পচিয় করিয়ে দেয়। গ্রন্থাগার ভাব তৃষিত ও জ্ঞান পিপাসু মানুষেরহৃদয় ও মনের ক্ষুধা দূর করার বিপুল আয়োজন করে। গ্রন্থাগার হচ্ছে কালের নীরব সাক্ষী। এটি চিন্তার সঞ্চার ঘটায়। মানব হৃদয়কে উদ্দীপ্ত করে গ্রন্থাগার। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাত্রদের জ্ঞানের নতুন দিগন্তে পৌছে দেয়। আর গ্রন্থাগার তাদেরকে দেয় জ্ঞানের অগ্রগতি, নতুন দিকের ঠিকানা। গ্রন্থাগারে এক সঙ্গে বিচিত্র বইয়ের সমাবেশ ঘটে। বিচিত্র ভাব, বিচিত্র চিন্তা বিচিত্র অভিজ্ঞতার অফুরন্ত উৎস গ্রন্থাগার। তাই জ্ঞানান্বেষী মানুষ আপন মনের খোরাক এখানে সহজেই খুঁজে পায়। জীবন সংগ্রামে লিপ্ত ক্লান্ত মানুষ গ্রন্থের এ বিচিত্র আয়োজনে খুঁজে পায় এক অনির্বচনীয় আনন্দপূর্ণ প্রাণস্পন্দন। মানুষের জ্ঞানের অপূর্ণতাকে পূর্ণতায় ভরিয়ে দিতে পারে বই। দেশ-বিদেশের হাজার হাজার মনীষীর অমূল্য গ্রন্থে গ্রন্থাগার সমৃদ্ধ। তাই মানুষের অনুসন্ধিৎসু মন গ্রন্থাগারে এসে খুঁজে পায় কাঙ্ক্ষিত খোরাক। অনেক সময় একই ব্যক্তির পক্ষে চাহিদা অনুযায়ী বই কেনা সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে গ্রন্থাগারই হয়ে ওঠে মূল ভরসাস্থল। ফলে মানুষের জানার ভাণ্ডারকে পূর্ণ করতে গ্রন্থাগারের গুরুত্ব অপরিসীম। একটি জাতিকে উন্নত, শিক্ষিত ও সংস্কৃতিবান হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গ্রন্থাগার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। তাছাড়া বিভিন্ন বয়সের পাঠক গ্রন্থাগারে একত্রে পাঠ গ্রহণ করে বলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে আন্তরিকতা, একতা। এক্ষেত্রে বিচারপতি ও লেখক মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের উক্তি প্রণিধানযোগ্য— গ্রন্থাগারের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে গড়ে ওঠে সংহতি যা দেশগড়া কিংবা রক্ষার কাজে রাখে অমূল্য অবদান। সুতরাং ব্যক্তিগত ও জাতীয় জীবনে গ্রন্থাগারের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। </s> |
আমি আমার ছাত্রদের জ্ঞান পরীক্ষা করছি
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন সম্পর্কে
প্রেক্ষাপটের উপর ভিত্তি করে (মাইক্রোসফট কর্পোরেশন (NASDAQ:) যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার তৈরি, লাইসেন্স দেওয়া এবং পৃষ্টপোষকতা করে থাকে।[3] এটির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত। এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলো হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস। ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হয়।)
প্রশ্ন: মাইক্রোসফট কোম্পানির সদর দপ্তর কোথায় ? উত্তরটি প্রেক্ষাপটে আছে | যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] আমি আমার ছাত্রদের জ্ঞান পরীক্ষা করছি
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন সম্পর্কে
প্রেক্ষাপটের উপর ভিত্তি করে (মাইক্রোসফট কর্পোরেশন (NASDAQ:) যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার তৈরি, লাইসেন্স দেওয়া এবং পৃষ্টপোষকতা করে থাকে।[3] এটির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত। এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলো হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এবং মাইক্রোসফট অফিস। ১৯৭৫ সালের ৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হয়।)
প্রশ্ন: মাইক্রোসফট কোম্পানির সদর দপ্তর কোথায় ? উত্তরটি প্রেক্ষাপটে আছে [/INST] যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের রেডমন্ড শহরে অবস্থিত </s> |
১০টি বাক্যে ছোটদের উপযোগী একটি গুরুর রচনা লেখ। | গরু একটি চার পা বিশিষ্ট গৃহপালিত পশু। গরু একটি শান্তশিষ্ট এবং নিরীহ প্রাণী। গরুর দুই চোখ, দুই কান, দুই শিং,একটি দীর্ঘ মাথা এবং পিছনে একটি লেজ থাকে। গরুর সমস্ত শরীর ছোট এবং ঘন লোমে আবৃত থাকে। পৃথিবীতে সাদা, কাল, লাল বিভিন্ন রঙের গরু পাওয়া যায়। ঘাস খড় গাছের পাতা ইত্যাদি গরুর প্রধান খাদ্য। গরু মানুষের বিভিন্ন কাজে আসে। গরুর দুধ অত্যন্ত সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর। গরু সাহায্যে আমরা আমাদের জমি চাষ, মালপত্র পরিবহণ ইত্যাদি করে থাকি। আমাদের সবাইকে গরুর প্রতি সদয় ও যত্নশীল হওয়া দরকার। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ১০টি বাক্যে ছোটদের উপযোগী একটি গুরুর রচনা লেখ। [/INST] গরু একটি চার পা বিশিষ্ট গৃহপালিত পশু। গরু একটি শান্তশিষ্ট এবং নিরীহ প্রাণী। গরুর দুই চোখ, দুই কান, দুই শিং,একটি দীর্ঘ মাথা এবং পিছনে একটি লেজ থাকে। গরুর সমস্ত শরীর ছোট এবং ঘন লোমে আবৃত থাকে। পৃথিবীতে সাদা, কাল, লাল বিভিন্ন রঙের গরু পাওয়া যায়। ঘাস খড় গাছের পাতা ইত্যাদি গরুর প্রধান খাদ্য। গরু মানুষের বিভিন্ন কাজে আসে। গরুর দুধ অত্যন্ত সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর। গরু সাহায্যে আমরা আমাদের জমি চাষ, মালপত্র পরিবহণ ইত্যাদি করে থাকি। আমাদের সবাইকে গরুর প্রতি সদয় ও যত্নশীল হওয়া দরকার। </s> |
প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশ বাংলাদেশ। ঘনবসতিপূর্ণ দেশ হওয়ায় এদেশের জনগণ নিরাপদ পানি ও খাদ্য সমস্যা জর্জরিত। এই সমস্যার সমাধান ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহার।
উদ্দীপকের আলোকে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব আলোচনা করো। | বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ ও কৃষি নির্ভর দেশ হওয়ায় এদেশের পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব অত্যধিক।
মানুষসহ জীবজগতের অস্তিত্ব এবং কৃষি ও শিল্পের বিকাশের জন্য পানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলোর একটি। এত মানুষের খাদ্য ও পানির নিরাপত্তার জন্য প্রচুর পানি প্রয়োজন হয়। এদেশের অর্থনীতির ভিত্তি হলো কৃষি। আর কৃষিজ উৎপাদন মূলত পানির ওপরই নির্ভরশীল। কৃষিক্ষেত্রে সেচের জন্য প্রচুর পানি দরকার পড়ে। দেশে দিনে দিনে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের পানির চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়া দেশের শিল্প কারখানাগুলোতেও প্রচুর পানি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বিভিন্ন কারণে এদেশে পানি দূষণ ও পানির দুষ্প্রাপ্যতা বেড়ে যাচ্ছে। এতে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আর এ সমস্যা প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজন পানির ব্যবস্থাপনা। পানি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পানির পরিকল্পিত প্রাপ্যতা ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলেই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে, শিল্পের বিকাশ ঘটবে, এতে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটবে।
উদ্দীপক অনুযায়ী বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি কৃষি প্রধান ও অধিক জনসংখ্যার দেশ হওয়ায় এখানকার অর্থনীতি ও জনজীবন পানির ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। এদেশে শীত ও গ্রীষ্মকালে পানির অভাব হলে কৃষি, শিল্প ও জীবনযাপন সংকটাপন্ন হয়ে উঠে। এজন্য সারাবছর পানির প্রাপ্তি ও বণ্টন নিশ্চিত করতে পানি ব্যবস্থাপনা করা জরুরি। তাই উদ্দীপকের আলোকে বাংলাদেশের পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব অত্যধিক বলা যায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশ বাংলাদেশ। ঘনবসতিপূর্ণ দেশ হওয়ায় এদেশের জনগণ নিরাপদ পানি ও খাদ্য সমস্যা জর্জরিত। এই সমস্যার সমাধান ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহার।
উদ্দীপকের আলোকে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব আলোচনা করো। [/INST] বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ ও কৃষি নির্ভর দেশ হওয়ায় এদেশের পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব অত্যধিক।
মানুষসহ জীবজগতের অস্তিত্ব এবং কৃষি ও শিল্পের বিকাশের জন্য পানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলোর একটি। এত মানুষের খাদ্য ও পানির নিরাপত্তার জন্য প্রচুর পানি প্রয়োজন হয়। এদেশের অর্থনীতির ভিত্তি হলো কৃষি। আর কৃষিজ উৎপাদন মূলত পানির ওপরই নির্ভরশীল। কৃষিক্ষেত্রে সেচের জন্য প্রচুর পানি দরকার পড়ে। দেশে দিনে দিনে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের পানির চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়া দেশের শিল্প কারখানাগুলোতেও প্রচুর পানি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বিভিন্ন কারণে এদেশে পানি দূষণ ও পানির দুষ্প্রাপ্যতা বেড়ে যাচ্ছে। এতে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আর এ সমস্যা প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজন পানির ব্যবস্থাপনা। পানি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পানির পরিকল্পিত প্রাপ্যতা ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলেই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে, শিল্পের বিকাশ ঘটবে, এতে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটবে।
উদ্দীপক অনুযায়ী বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি কৃষি প্রধান ও অধিক জনসংখ্যার দেশ হওয়ায় এখানকার অর্থনীতি ও জনজীবন পানির ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। এদেশে শীত ও গ্রীষ্মকালে পানির অভাব হলে কৃষি, শিল্প ও জীবনযাপন সংকটাপন্ন হয়ে উঠে। এজন্য সারাবছর পানির প্রাপ্তি ও বণ্টন নিশ্চিত করতে পানি ব্যবস্থাপনা করা জরুরি। তাই উদ্দীপকের আলোকে বাংলাদেশের পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব অত্যধিক বলা যায়। </s> |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে?
মেক্সিকো এপর্যন্ত ১৬ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৭০ এবং ১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো। অন্যদিকে কনকাকাফ গোল্ড কাপে মেক্সিকো অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১১টি (১৯৬৫, ১৯৭১, ১৯৭৭, ১৯৯৩, ১৯৯৬, ১৯৯৮, ২০০৩, ২০০৯, ২০১১, ২০১৫ এবং ২০১৯) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, মেক্সিকো ১৯৯৯ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের শিরোপা জয়লাভ করেছে। | ২০১১ | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে?
মেক্সিকো এপর্যন্ত ১৬ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৭০ এবং ১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো। অন্যদিকে কনকাকাফ গোল্ড কাপে মেক্সিকো অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ১১টি (১৯৬৫, ১৯৭১, ১৯৭৭, ১৯৯৩, ১৯৯৬, ১৯৯৮, ২০০৩, ২০০৯, ২০১১, ২০১৫ এবং ২০১৯) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, মেক্সিকো ১৯৯৯ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের শিরোপা জয়লাভ করেছে। [/INST] ২০১১ </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন
বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত তৈরি হয়েছিল ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে, বঙ্গ (বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি) এবং ব্রিটিশ ভারত বিভাগ করা হয়েছিল। বিভাগের পরে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চল তখন পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত, যেটি নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকারকালীন "পূর্ব বাংলা" থেকে "পূর্ব পাকিস্তান"-এ নামটি পরিবর্তিত করা হয়েছিল। শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে | ভারতের সাহায্যে সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী এই ঘোষণার বিরোধিতা করে এবং পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের বিরুদ্ধে ব্যাপক গণহত্যা, নির্যাতন ও অগ্নিসংযোগ শুরু করে। এই গণহত্যায় লাখ লাখ বাঙালি নিহত হয়।
ভারত এই গণহত্যার প্রতিবাদে পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে ভারতীয় বাহিনীর সহায়তায় পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে পরাজিত করে এবং তাদের স্বাধীনতা অর্জন করে।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, পাকিস্তান পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা স্বীকার করে এবং বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন
বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত তৈরি হয়েছিল ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে, বঙ্গ (বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি) এবং ব্রিটিশ ভারত বিভাগ করা হয়েছিল। বিভাগের পরে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চল তখন পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত, যেটি নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকারকালীন "পূর্ব বাংলা" থেকে "পূর্ব পাকিস্তান"-এ নামটি পরিবর্তিত করা হয়েছিল। শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে [/INST] ভারতের সাহায্যে সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী এই ঘোষণার বিরোধিতা করে এবং পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের বিরুদ্ধে ব্যাপক গণহত্যা, নির্যাতন ও অগ্নিসংযোগ শুরু করে। এই গণহত্যায় লাখ লাখ বাঙালি নিহত হয়।
ভারত এই গণহত্যার প্রতিবাদে পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে ভারতীয় বাহিনীর সহায়তায় পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে পরাজিত করে এবং তাদের স্বাধীনতা অর্জন করে।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, পাকিস্তান পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা স্বীকার করে এবং বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। </s> |
সূর্য্য পড়াশুনা শেষ করার পর চাকরি না পেয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসে কাজ করে অর্থ উপার্জনের পথ বেছে নেয়। কয়েক বছরের মধ্যে সে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয় এবং প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। বাংলাদেশের বাস্তবতার সূর্যের কার্যক্রমের যৌক্তিকতা বিশ্লেষণ কর। | বাংলাদেশের বাস্তবতায় সূর্য্যের কার্যক্রমটি অবশ্যই যৌক্তিক। বিশ্বগ্রামের অবদানগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কর্মসংস্থান সৃষ্টি। বিশ্বগ্রামের ফলে নতুন নতুন প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। এর অন্যতম প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসংস্থান হলো আউটসোর্সিং।
অনলাইন মার্কেট প্লেসগুলো অনেকটা ভার্চুয়াল এবং গ্লোবাল অফিসের মতো— যেখানে শারীরিকভাবে উপস্থিত না থেকেও ইন্টারনেটের মাধ্যমে রায়ার বা কাজদাতার সুনির্দিষ্ট কাজটি করার জন্য নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হয়। সূর্য্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেট প্লেসে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়ে বায়ারের নিকট থেকে কাজ পেতে সক্ষম হয়েছে। চাকরির জন্য যে নানা ধরনের জটিলতার সম্মুখীন হতে হয় অনলাইন মার্কেট প্লেসে সে ধরনের কোনো সমস্যা নেই। তাই নিজের যোগ্যতা দিয়ে সহজেই সেখানে কাজ পাওয়া সম্ভব।
বাংলাদেশের বেকার যুবক-যুবতীরা তথ্য প্রযুক্তির প্রশিক্ষণ নিয়ে আউটসোর্সিং-এর মাধ্যমে নিজেদের স্বাবলম্বী করে তুলতে পারে । ফলে দেশের বেকার সমস্যার দ্রুত অবসান ঘটবে। সে সাথে আউটসোর্সিং খাতে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে তারা জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখতে সক্ষম হবে।
সুতরাং একথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, বাংলাদেশের বাস্তবতায় সূর্য্য একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] সূর্য্য পড়াশুনা শেষ করার পর চাকরি না পেয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসে কাজ করে অর্থ উপার্জনের পথ বেছে নেয়। কয়েক বছরের মধ্যে সে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয় এবং প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। বাংলাদেশের বাস্তবতার সূর্যের কার্যক্রমের যৌক্তিকতা বিশ্লেষণ কর। [/INST] বাংলাদেশের বাস্তবতায় সূর্য্যের কার্যক্রমটি অবশ্যই যৌক্তিক। বিশ্বগ্রামের অবদানগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কর্মসংস্থান সৃষ্টি। বিশ্বগ্রামের ফলে নতুন নতুন প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। এর অন্যতম প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসংস্থান হলো আউটসোর্সিং।
অনলাইন মার্কেট প্লেসগুলো অনেকটা ভার্চুয়াল এবং গ্লোবাল অফিসের মতো— যেখানে শারীরিকভাবে উপস্থিত না থেকেও ইন্টারনেটের মাধ্যমে রায়ার বা কাজদাতার সুনির্দিষ্ট কাজটি করার জন্য নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হয়। সূর্য্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইন মার্কেট প্লেসে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়ে বায়ারের নিকট থেকে কাজ পেতে সক্ষম হয়েছে। চাকরির জন্য যে নানা ধরনের জটিলতার সম্মুখীন হতে হয় অনলাইন মার্কেট প্লেসে সে ধরনের কোনো সমস্যা নেই। তাই নিজের যোগ্যতা দিয়ে সহজেই সেখানে কাজ পাওয়া সম্ভব।
বাংলাদেশের বেকার যুবক-যুবতীরা তথ্য প্রযুক্তির প্রশিক্ষণ নিয়ে আউটসোর্সিং-এর মাধ্যমে নিজেদের স্বাবলম্বী করে তুলতে পারে । ফলে দেশের বেকার সমস্যার দ্রুত অবসান ঘটবে। সে সাথে আউটসোর্সিং খাতে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে তারা জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখতে সক্ষম হবে।
সুতরাং একথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, বাংলাদেশের বাস্তবতায় সূর্য্য একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে। </s> |
আজ যদি সোমবার হয় তবে আগামীকাল কী বার হবে? | আজ যদি সোমবার হয় তবে আগামীকাল মঙ্গলবার হবে।
সপ্তাহে মোট ৭টি বার রয়েছে। সেগুলো হলো শনিবার, রবিবার, সোমবার, মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার। অর্থাৎ, সোমবারের পরের দিন হয় মঙ্গলবার।
তাই, আজ যদি সোমবার হয় তবে আগামীকাল মঙ্গলবার হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] আজ যদি সোমবার হয় তবে আগামীকাল কী বার হবে? [/INST] আজ যদি সোমবার হয় তবে আগামীকাল মঙ্গলবার হবে।
সপ্তাহে মোট ৭টি বার রয়েছে। সেগুলো হলো শনিবার, রবিবার, সোমবার, মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার। অর্থাৎ, সোমবারের পরের দিন হয় মঙ্গলবার।
তাই, আজ যদি সোমবার হয় তবে আগামীকাল মঙ্গলবার হবে। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে পিয়াস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর কানসাস স্টেট ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের পক্ষে লিফলেট বিতরণের জন্য পাকিস্তান সেনাবাহিনী তাকে গ্রেফতার করে। | মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে পিয়াস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর কানসাস স্টেট ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের পক্ষে লিফলেট বিতরণের জন্য পাকিস্তান সেনাবাহিনী তাকে গ্রেফতার করে। [/INST] মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
২০০৬-০৭ মৌসুমে ভারতের বিপক্ষে একদিনে আন্তর্জাতিক সিরিজে ২৭.৫৫ গড়ে নয় উইকেট পান। ফলশ্রুতিতে ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ খেলার জন্য তাকে দলে রাখা হয়। ২০০৯ সালের শুরুরদিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্ট সিরিজে ৬৯.৩৩ গড়ে ছয় উইকেট লাভের ন্যায় দূর্বল ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন। এরফলে তাকে দলের বাইরে রাখা হয় ও পরবর্তী গ্রীষ্মে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ফিরতি সিরিজ খেলতে পারেননি। | ইংল্যান্ডের কেউ একজন ক্রিকেটার | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
২০০৬-০৭ মৌসুমে ভারতের বিপক্ষে একদিনে আন্তর্জাতিক সিরিজে ২৭.৫৫ গড়ে নয় উইকেট পান। ফলশ্রুতিতে ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ খেলার জন্য তাকে দলে রাখা হয়। ২০০৯ সালের শুরুরদিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্ট সিরিজে ৬৯.৩৩ গড়ে ছয় উইকেট লাভের ন্যায় দূর্বল ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন। এরফলে তাকে দলের বাইরে রাখা হয় ও পরবর্তী গ্রীষ্মে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ফিরতি সিরিজ খেলতে পারেননি। [/INST] ইংল্যান্ডের কেউ একজন ক্রিকেটার | </s> |
রূপার দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
| আর্জেন্টিনাকে আর্জেন্টামও বলা হয়, যার অর্থ রূপার দেশ। প্রাথমিক অভিযাত্রীরা যারা আর্জেন্টিনা জুড়ে এসেছিলেন তারা ভেবেছিলেন এই জায়গায় তারা রূপা পাবেন। তারা কোন রৌপ্য খুঁজে পায়নি, তবে জায়গাটি এত সুন্দর ছিল যে তারা এটির নাম দ্য ল্যান্ড অফ সিলভার রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] রূপার দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
[/INST] আর্জেন্টিনাকে আর্জেন্টামও বলা হয়, যার অর্থ রূপার দেশ। প্রাথমিক অভিযাত্রীরা যারা আর্জেন্টিনা জুড়ে এসেছিলেন তারা ভেবেছিলেন এই জায়গায় তারা রূপা পাবেন। তারা কোন রৌপ্য খুঁজে পায়নি, তবে জায়গাটি এত সুন্দর ছিল যে তারা এটির নাম দ্য ল্যান্ড অফ সিলভার রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। </s> |
গোলাপ ফুল নিয়ে ১০টি বাক্য বলো। | গোলাপ ফুল নিয়ে ১০টি বাক্য নিন্মরূপ:
১. পৃথিবীর সমস্ত ফুলের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় ফুল হল গোলাপ ফুল।
২. সুন্দরতার জন্য গোলাপ ফুলকে ফুলের রানী বলা হয়।
৩. গোলাপ ফুল ভালোবাসা ও সৌন্দর্যের প্রতীক।
৪. গোলাপ ফুল বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে যেমন লাল গোলাপ, সাদা গোলাপ, কাঠগোলাপ ইত্যাদি।
৫. পৃথিবীতে প্রায় ১২০টি প্রজাতির মত গোলাপ ফুল পাওয়া যায়।
৬. গোলাপ আমাদের বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়।
৭. বিয়ের অনুষ্ঠান সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গোলাপ ফুলের তোড়া উপহার দিয়ে অতিথিদের সম্মান ও সমাদর করা হয়।
৮. গোলাপের ফুল থেকে তৈরি হয় উৎকৃষ্ট সুগন্ধি যুক্ত গোলাপ জল, যাহা বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়।
৯. কোন কোন দেশে গোলাপ ফুল বিয়ে জ্যাম ও জেলি প্রস্তুত করা হয়।
১০. গোলাপ ফুলে ভিটামিন-সি সহ বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] গোলাপ ফুল নিয়ে ১০টি বাক্য বলো। [/INST] গোলাপ ফুল নিয়ে ১০টি বাক্য নিন্মরূপ:
১. পৃথিবীর সমস্ত ফুলের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় ফুল হল গোলাপ ফুল।
২. সুন্দরতার জন্য গোলাপ ফুলকে ফুলের রানী বলা হয়।
৩. গোলাপ ফুল ভালোবাসা ও সৌন্দর্যের প্রতীক।
৪. গোলাপ ফুল বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে যেমন লাল গোলাপ, সাদা গোলাপ, কাঠগোলাপ ইত্যাদি।
৫. পৃথিবীতে প্রায় ১২০টি প্রজাতির মত গোলাপ ফুল পাওয়া যায়।
৬. গোলাপ আমাদের বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়।
৭. বিয়ের অনুষ্ঠান সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গোলাপ ফুলের তোড়া উপহার দিয়ে অতিথিদের সম্মান ও সমাদর করা হয়।
৮. গোলাপের ফুল থেকে তৈরি হয় উৎকৃষ্ট সুগন্ধি যুক্ত গোলাপ জল, যাহা বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়।
৯. কোন কোন দেশে গোলাপ ফুল বিয়ে জ্যাম ও জেলি প্রস্তুত করা হয়।
১০. গোলাপ ফুলে ভিটামিন-সি সহ বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়। </s> |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল "১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী"
অনুচ্ছেদ :
নিকোলাস কোপারনিকাস (পলিশ ভাষায় মিকলজ কোপারনিক , জার্মান ভাষায় নিক্লাস কপারনিক, ১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী জন্ম\ ২৪ মে ১৫৪৩ মৃত্যু) ছিলেন রেনেসাঁ এবং সংস্কার যুগের মহান গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। তিনি এই মহাবিশের একটি মডেল তৈরি করেছিলেন। যেখানে তিনি পৃথিবী নয় বরং সূর্যকে সৌরজগতের কেন্দ্র হিসাবে উল্লেখ করেন। তিনি আঠারো শতকের আগে এমন একটি মডেল প্রনয়ন করেন যখন চারিদিকে সক্রেটিস এবং এরিস্টটলের মতবাদ চলছিল। | বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুসের জন্ম কবে হয় ? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল "১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী"
অনুচ্ছেদ :
নিকোলাস কোপারনিকাস (পলিশ ভাষায় মিকলজ কোপারনিক , জার্মান ভাষায় নিক্লাস কপারনিক, ১৪৭৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী জন্ম\ ২৪ মে ১৫৪৩ মৃত্যু) ছিলেন রেনেসাঁ এবং সংস্কার যুগের মহান গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। তিনি এই মহাবিশের একটি মডেল তৈরি করেছিলেন। যেখানে তিনি পৃথিবী নয় বরং সূর্যকে সৌরজগতের কেন্দ্র হিসাবে উল্লেখ করেন। তিনি আঠারো শতকের আগে এমন একটি মডেল প্রনয়ন করেন যখন চারিদিকে সক্রেটিস এবং এরিস্টটলের মতবাদ চলছিল। [/INST] বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাউস কোপের্নিকুসের জন্ম কবে হয় ? </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন :
গেইল ম্যককরমিক বলছেন 'ট্রাম্পের সমর্থন দিবে শুনে আমার তাকে বিশ্বাসঘাতক মনে হচ্ছিল'
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দেওয়ায় ২২ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনেছেন গেইল ম্যাককরমিক নামের ৭৩ বছর বয়সী এক নারী।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের এক প্রতিবেদনে বলছে, গেইল ম্যাককরমিক ক্যালিফোর্নিয়ার একজন অবসরপ্রাপ্ত কারারক্ষী।
মিস ম্যককরমিক জানিয়েছেন গত বছর তার স্বামী বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা ও মধ্যাহ্নভোজের সময় ট্রাম্পকে ভোট দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন বলে জানান। স্বামীর মুখে একথা শুনে হতবাক হয়ে যান ম্যাককরমিক! কারণ ট্রাম্পের প্রতি স্বামীর সমর্থনকে 'বিশ্বাসঘাতকতা' হিসেবেই দেখেছেন তিনি।
গেইল ম্যাককরমিক বলছেন, 'ভাবতেই পারছিলামনা সে ট্রাম্পকে ভোট দেবে। মনে হচ্ছিলো নিজেই নিজেকে বোকা বানিয়ে ফেললাম! এতগুলো বছর এক ছাদের নিচে থেকে এরকম কোন অভিজ্ঞতার মুখে পড়িনি।
সেসময় আমার উপলব্ধি হলো বিয়ের পর আসলেই কত কিছু বদলে গেছে। কম বয়সে অনেক কিছু কখনও মেনে নিতাম না অথচ যে বিয়ের পর সেসব অনেক কিছুই গ্রহণ করে এসেছি আমি!
মনে হলো সব বিষয়ে আমার দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করতে হবে। তাই আলাদা হয়ে যাবার সিদ্ধান্ত নিলাম"।
যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে আলোচিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ী হওয়ার কারণে আমেরিকায় ঘরে ঘরে বিভক্তি তৈরি হয়েছে -এমনটা বলছেন অনেক বিশ্লেষক। আর অনেক আমেরিকানের মতে, তাদের আবেগে এতটা ক্ষত কখনও তৈরি হয়নি।
আরো পড়ুন:
বিমানবাহিনীকে ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিতে বললেন পুতিন
ব্রিটেনে ৩০টি গীর্জার স্কুলে পড়ুয়া অধিকাংশই মুসলিম
কুমিরের বাচ্চা ‘উধাও হবার’ রহস্যের সমাধান
প্রেমিকাকে খুনের অভিযোগ, মিললো বাবা-মায়ের কঙ্কালও
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ী হওয়ার কারণে আমেরিকায় ঘরে ঘরে বিভক্তি তৈরি হয়েছে -এমনটা বলছেন অনেক বিশ্লেষক।
ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন ও সম্পর্কের অবনতি
বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের এক জরিপে একাধিক মার্কিন নাগরিকের সঙ্গে কথা বলেছে এবং তাদের কাছ থেকে পেয়েছে বেশ আবেগি কথাবার্তা।
গত ২৭ ডিসেম্বর থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত চালানো রয়টার্সের ওই জরিপে ৬,৪২৬ জন অংশ নেয়।
জরিপের ফলাফলে বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন নিয়ে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে বিতর্কে জড়ানোর হার নির্বাচনের পর অন্তত ছয় শতাংশ বেড়েছে। | ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়। নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি অনেকের সমর্থন দেয়া না দেয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হবার পরও তার বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের বিতর্ক চললেও দীর্ঘ সংসার জীবনের ইতি টানার ঘটনা এই প্রথম চোখে পড়লো। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন :
গেইল ম্যককরমিক বলছেন 'ট্রাম্পের সমর্থন দিবে শুনে আমার তাকে বিশ্বাসঘাতক মনে হচ্ছিল'
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দেওয়ায় ২২ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনেছেন গেইল ম্যাককরমিক নামের ৭৩ বছর বয়সী এক নারী।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের এক প্রতিবেদনে বলছে, গেইল ম্যাককরমিক ক্যালিফোর্নিয়ার একজন অবসরপ্রাপ্ত কারারক্ষী।
মিস ম্যককরমিক জানিয়েছেন গত বছর তার স্বামী বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা ও মধ্যাহ্নভোজের সময় ট্রাম্পকে ভোট দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন বলে জানান। স্বামীর মুখে একথা শুনে হতবাক হয়ে যান ম্যাককরমিক! কারণ ট্রাম্পের প্রতি স্বামীর সমর্থনকে 'বিশ্বাসঘাতকতা' হিসেবেই দেখেছেন তিনি।
গেইল ম্যাককরমিক বলছেন, 'ভাবতেই পারছিলামনা সে ট্রাম্পকে ভোট দেবে। মনে হচ্ছিলো নিজেই নিজেকে বোকা বানিয়ে ফেললাম! এতগুলো বছর এক ছাদের নিচে থেকে এরকম কোন অভিজ্ঞতার মুখে পড়িনি।
সেসময় আমার উপলব্ধি হলো বিয়ের পর আসলেই কত কিছু বদলে গেছে। কম বয়সে অনেক কিছু কখনও মেনে নিতাম না অথচ যে বিয়ের পর সেসব অনেক কিছুই গ্রহণ করে এসেছি আমি!
মনে হলো সব বিষয়ে আমার দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করতে হবে। তাই আলাদা হয়ে যাবার সিদ্ধান্ত নিলাম"।
যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে আলোচিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ী হওয়ার কারণে আমেরিকায় ঘরে ঘরে বিভক্তি তৈরি হয়েছে -এমনটা বলছেন অনেক বিশ্লেষক। আর অনেক আমেরিকানের মতে, তাদের আবেগে এতটা ক্ষত কখনও তৈরি হয়নি।
আরো পড়ুন:
বিমানবাহিনীকে ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিতে বললেন পুতিন
ব্রিটেনে ৩০টি গীর্জার স্কুলে পড়ুয়া অধিকাংশই মুসলিম
কুমিরের বাচ্চা ‘উধাও হবার’ রহস্যের সমাধান
প্রেমিকাকে খুনের অভিযোগ, মিললো বাবা-মায়ের কঙ্কালও
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ী হওয়ার কারণে আমেরিকায় ঘরে ঘরে বিভক্তি তৈরি হয়েছে -এমনটা বলছেন অনেক বিশ্লেষক।
ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন ও সম্পর্কের অবনতি
বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের এক জরিপে একাধিক মার্কিন নাগরিকের সঙ্গে কথা বলেছে এবং তাদের কাছ থেকে পেয়েছে বেশ আবেগি কথাবার্তা।
গত ২৭ ডিসেম্বর থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত চালানো রয়টার্সের ওই জরিপে ৬,৪২৬ জন অংশ নেয়।
জরিপের ফলাফলে বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন নিয়ে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে বিতর্কে জড়ানোর হার নির্বাচনের পর অন্তত ছয় শতাংশ বেড়েছে। [/INST] ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়। নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি অনেকের সমর্থন দেয়া না দেয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হবার পরও তার বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের বিতর্ক চললেও দীর্ঘ সংসার জীবনের ইতি টানার ঘটনা এই প্রথম চোখে পড়লো। </s> |
নিম্নলিখিত শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন |
শিরোনাম :
মিয়ানমার অভ্যুত্থান: জলকামান এবং রাবার বুলেট দিয়ে বিক্ষোভ দমনের চেষ্টা
সারাংশ :
মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোতে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করার সময় পুলিশ তাদের ওপর রাবার বুলেট চালিয়েছে | | জলকামান ব্যবহার করে বিক্ষোভ দমনের চেষ্টা করে পুলিশ
বিক্ষোভকারীদের দমনে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস এবং জল-কামানও ব্যবহার করে।
গত সপ্তাহে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার প্রতিবাদ জানাচ্ছে বিক্ষোভকারীরা।
বিবিসির বার্মিজ সার্ভিস জানতে পেরেছে অন্তত দুজন বিক্ষোভকারী গুরুতরভাবে আহত হয়েছে।
গতকাল সামরিক সরকার আরও নতুন বিধিনিষেধ জারি করলেও আজ চতুর্থ দিনের মতো এই বিক্ষোভ চলছে।
কিছু শহরে বড় জনসমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং রাত্রিকালীন কারফিউ জারি করা হয়েছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন |
শিরোনাম :
মিয়ানমার অভ্যুত্থান: জলকামান এবং রাবার বুলেট দিয়ে বিক্ষোভ দমনের চেষ্টা
সারাংশ :
মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোতে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করার সময় পুলিশ তাদের ওপর রাবার বুলেট চালিয়েছে | [/INST] জলকামান ব্যবহার করে বিক্ষোভ দমনের চেষ্টা করে পুলিশ
বিক্ষোভকারীদের দমনে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস এবং জল-কামানও ব্যবহার করে।
গত সপ্তাহে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার প্রতিবাদ জানাচ্ছে বিক্ষোভকারীরা।
বিবিসির বার্মিজ সার্ভিস জানতে পেরেছে অন্তত দুজন বিক্ষোভকারী গুরুতরভাবে আহত হয়েছে।
গতকাল সামরিক সরকার আরও নতুন বিধিনিষেধ জারি করলেও আজ চতুর্থ দিনের মতো এই বিক্ষোভ চলছে।
কিছু শহরে বড় জনসমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং রাত্রিকালীন কারফিউ জারি করা হয়েছে। </s> |
মরুভূমিতে মরীচিকা কেন হয় | সূর্যের প্রচন্ড তাপে মরুভূমিতে মরীচিকা দেখা দেয়। আলো গরম বাতাস থেকে ঠান্ডা বাতাসে যাওয়ার সময় প্রতিসরণ সূচক ভিন্ন হয় তাই এটি বাঁকে যায় এবং এমন জায়গায় পানি বা ক্যাকটাসের প্রতিফলন দেখা যায় যেখানে এটি আসলে উপস্থিত নেই। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] মরুভূমিতে মরীচিকা কেন হয় [/INST] সূর্যের প্রচন্ড তাপে মরুভূমিতে মরীচিকা দেখা দেয়। আলো গরম বাতাস থেকে ঠান্ডা বাতাসে যাওয়ার সময় প্রতিসরণ সূচক ভিন্ন হয় তাই এটি বাঁকে যায় এবং এমন জায়গায় পানি বা ক্যাকটাসের প্রতিফলন দেখা যায় যেখানে এটি আসলে উপস্থিত নেই। </s> |
মি. জামান ১০ম শ্রেণির 'বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়' বিষয়ের একজন শিক্ষক। তিনি আজ শ্রেণিতে একটি নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন। ঐ নির্বাচনে চারটি দল যুক্ত হয়ে একটি জোট গঠন করে। অতঃপর, = তিনি অপর একটি সাধারণ নির্বাচনের কথা বলেন যা “এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে” অনুষ্ঠিত হয়। এতে একটি দল জাতীয় পরিষদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে।
উদ্দীপকের শেষাংশে আলোচিত নির্বাচনের হাত ধরে আজকের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ— মতামত দাও। | উদ্দীপকের শেষাংশে আলোচিত নির্বাচনটি হলো পাকিস্তানের ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচন। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পেছনে এই নির্বাচনের গুরুত্ব অপরিসীম।
১৯৭০ সালের ডিসেম্বর মাসে জাতীয় এবং প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় । নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানে আওয়ামী লীগ নজিরবিহীন বিজয় লাভ করে। এটি ছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও বঙ্গবন্ধুর স্বায়ত্তশাসনের দাবির রাজনৈতিক বিজয়।
উদ্দীপকে দেখা যায়, শিক্ষক মি. জামান উদ্দীপকের শেষাংশে “এক ব্যক্তির একভোটের ভিত্তিতে” অনুষ্ঠিত নির্বাচনের কথা বলেন। তীব্র গণ আন্দোলনের ফলে ১৯৬৯ সালের ২৫শে মার্চ আইয়ুব খানের পদত্যাগের পর ১৯৭০ সালের ৭ই ডিসেম্বর পাকিস্তানে সর্বপ্রথম এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগ এই নির্বাচনকে ৬ দফার পক্ষে গণভোট হিসেবে অভিহিত করে। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ পাকিস্তানি সরকারকে বিচলিত করে তোলে। তারা বাঙালির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার জন্য ষড়যন্ত্র করতে থাকে। কিন্তু পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ পশ্চিম পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে রাজপথে নামে। জবাবে পাকিস্তানিরা শুরু করে গণহত্যা। এর প্রতিক্রিয়াতেই বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিরা।
উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে পাকিস্তানি শাসনশোষণে অতিষ্ঠ মুক্তিকামী বাঙালি স্বায়ত্তশাসনের পক্ষে রায় দেয়। আর এর ধারাবাহিকতায়ই মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ জন্মলাভ করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মি. জামান ১০ম শ্রেণির 'বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়' বিষয়ের একজন শিক্ষক। তিনি আজ শ্রেণিতে একটি নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন। ঐ নির্বাচনে চারটি দল যুক্ত হয়ে একটি জোট গঠন করে। অতঃপর, = তিনি অপর একটি সাধারণ নির্বাচনের কথা বলেন যা “এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে” অনুষ্ঠিত হয়। এতে একটি দল জাতীয় পরিষদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে।
উদ্দীপকের শেষাংশে আলোচিত নির্বাচনের হাত ধরে আজকের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ— মতামত দাও। [/INST] উদ্দীপকের শেষাংশে আলোচিত নির্বাচনটি হলো পাকিস্তানের ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচন। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পেছনে এই নির্বাচনের গুরুত্ব অপরিসীম।
১৯৭০ সালের ডিসেম্বর মাসে জাতীয় এবং প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় । নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানে আওয়ামী লীগ নজিরবিহীন বিজয় লাভ করে। এটি ছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও বঙ্গবন্ধুর স্বায়ত্তশাসনের দাবির রাজনৈতিক বিজয়।
উদ্দীপকে দেখা যায়, শিক্ষক মি. জামান উদ্দীপকের শেষাংশে “এক ব্যক্তির একভোটের ভিত্তিতে” অনুষ্ঠিত নির্বাচনের কথা বলেন। তীব্র গণ আন্দোলনের ফলে ১৯৬৯ সালের ২৫শে মার্চ আইয়ুব খানের পদত্যাগের পর ১৯৭০ সালের ৭ই ডিসেম্বর পাকিস্তানে সর্বপ্রথম এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগ এই নির্বাচনকে ৬ দফার পক্ষে গণভোট হিসেবে অভিহিত করে। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ পাকিস্তানি সরকারকে বিচলিত করে তোলে। তারা বাঙালির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার জন্য ষড়যন্ত্র করতে থাকে। কিন্তু পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ পশ্চিম পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে রাজপথে নামে। জবাবে পাকিস্তানিরা শুরু করে গণহত্যা। এর প্রতিক্রিয়াতেই বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিরা।
উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে পাকিস্তানি শাসনশোষণে অতিষ্ঠ মুক্তিকামী বাঙালি স্বায়ত্তশাসনের পক্ষে রায় দেয়। আর এর ধারাবাহিকতায়ই মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ জন্মলাভ করে। </s> |
জাতিসংঘ কত সালে প্রতিষ্ঠান করা হয়? | জাতিসংঘ ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠান করা হয়। ১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর ৫১টি রাষ্ট্র জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষর করার মাধ্যমে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] জাতিসংঘ কত সালে প্রতিষ্ঠান করা হয়? [/INST] জাতিসংঘ ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠান করা হয়। ১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর ৫১টি রাষ্ট্র জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষর করার মাধ্যমে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। </s> |
ভাবসম্প্রসারণ করো: "ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুদের অন্তরে" | জগৎ সংসারে আজ যারা পিতৃত্বের দাবিদার, তারা সবাই একসময় শিশু ছিল। কাজেই আজকের শিশুই আগামী দিনের দায়িত্বশীল পিতা।
শিশুই জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধার। প্রত্যেক শিশুর মধ্যে ভবিষ্যৎ দেশ, জাতি ও রাষ্ট্রের নেতৃত্বের প্রতিভা সুপ্ত রয়েছে। এ সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ সাধন হলে প্রতিটি শিশু জাতির কর্ণধারের ভূমিকা পালন করতে পারে। শিশুরাই প্রত্যেক পরিবার, সমাজ ও জাতির ভবিষ্যৎ। জাতি আশা করে, আজকের শিশু সার্বিক গুণে গুণান্বিত হয়ে দেশের আদর্শ নাগরিক হবে। প্রতিটি শিশুর মধ্যে নিহিত আছে বিপুল সম্ভাবনা।
কারণ শিশুরাই বড় হয়ে একদিন সমাজ ও দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করবে। শিশুমানসে তাদের প্রতিভা লুক্কায়িত থাকে। তাই সম্ভাবনাময় নতুন প্রজন্ম তথা শিশুদের উপযুক্তভাবে গড়ে তুলতে হবে। আর এ দায়িত্ব সর্বাগ্রে যারা পালন করবেন তারা হলেন পিতামাতা। শিশুরা অনুকূল ও উপযুক্ত পরিবেশে প্রতিপালিত হলে এবং সুশিক্ষা পেলে আদর্শ মানুষ হয়ে দেশ ও দশের সুনাম বৃদ্ধি করবে। শিশুরা দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধার হিসেবে শিশুমানসের সযত্ন গঠন দরকার। উপযুক্ত পরিবেশ ও শিক্ষার অভাবে আমাদের দেশের বহু শিশুর ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যায়। দেশ ও জাতির উন্নতির জন্য শিশুর উপযুক্ত মানসিক বিকাশের ব্যবস্থা করা সবার একান্ত কর্তব্য।
শিশুরাই ভবিষ্যতে বড় হয়ে জাতিকে দিকনির্দেশনা দেবে। তাই শিশুদের প্রতি যত্ন নেওয়া প্রত্যেকের নৈতিক কর্তব্য। ভবিষ্যতে শিশুরাই আমাদের স্থানে স্থলাভিষিক্ত হয়ে কাজ করবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ভাবসম্প্রসারণ করো: "ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুদের অন্তরে" [/INST] জগৎ সংসারে আজ যারা পিতৃত্বের দাবিদার, তারা সবাই একসময় শিশু ছিল। কাজেই আজকের শিশুই আগামী দিনের দায়িত্বশীল পিতা।
শিশুই জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধার। প্রত্যেক শিশুর মধ্যে ভবিষ্যৎ দেশ, জাতি ও রাষ্ট্রের নেতৃত্বের প্রতিভা সুপ্ত রয়েছে। এ সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ সাধন হলে প্রতিটি শিশু জাতির কর্ণধারের ভূমিকা পালন করতে পারে। শিশুরাই প্রত্যেক পরিবার, সমাজ ও জাতির ভবিষ্যৎ। জাতি আশা করে, আজকের শিশু সার্বিক গুণে গুণান্বিত হয়ে দেশের আদর্শ নাগরিক হবে। প্রতিটি শিশুর মধ্যে নিহিত আছে বিপুল সম্ভাবনা।
কারণ শিশুরাই বড় হয়ে একদিন সমাজ ও দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করবে। শিশুমানসে তাদের প্রতিভা লুক্কায়িত থাকে। তাই সম্ভাবনাময় নতুন প্রজন্ম তথা শিশুদের উপযুক্তভাবে গড়ে তুলতে হবে। আর এ দায়িত্ব সর্বাগ্রে যারা পালন করবেন তারা হলেন পিতামাতা। শিশুরা অনুকূল ও উপযুক্ত পরিবেশে প্রতিপালিত হলে এবং সুশিক্ষা পেলে আদর্শ মানুষ হয়ে দেশ ও দশের সুনাম বৃদ্ধি করবে। শিশুরা দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধার হিসেবে শিশুমানসের সযত্ন গঠন দরকার। উপযুক্ত পরিবেশ ও শিক্ষার অভাবে আমাদের দেশের বহু শিশুর ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যায়। দেশ ও জাতির উন্নতির জন্য শিশুর উপযুক্ত মানসিক বিকাশের ব্যবস্থা করা সবার একান্ত কর্তব্য।
শিশুরাই ভবিষ্যতে বড় হয়ে জাতিকে দিকনির্দেশনা দেবে। তাই শিশুদের প্রতি যত্ন নেওয়া প্রত্যেকের নৈতিক কর্তব্য। ভবিষ্যতে শিশুরাই আমাদের স্থানে স্থলাভিষিক্ত হয়ে কাজ করবে। </s> |
সব বাঘের কি ঠিক একই প্যাটার্নের ডোরা আছে? | না, প্রতিটি বাঘের স্ট্রাইপের একটি অনন্য প্যাটার্ন রয়েছে, এটি স্বতন্ত্র এবং একটি আঙ্গুলের ছাপের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] সব বাঘের কি ঠিক একই প্যাটার্নের ডোরা আছে? [/INST] না, প্রতিটি বাঘের স্ট্রাইপের একটি অনন্য প্যাটার্ন রয়েছে, এটি স্বতন্ত্র এবং একটি আঙ্গুলের ছাপের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ </s> |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
ঈশ্বর হল জাগতিক ক্ষমতার সর্বোচ্চ অবস্থানে অবস্থানকারী কোন অস্তিত্ব । অনেকের মতে , এই মহাবিশ্বের জীব ও জড় সমস্তকিছুর সৃষ্টিকর্তা ও নিয়ন্ত্রক আছে মনে করা হয় । এ অস্তিত্বে বিশ্বাসীগণ ঈশ্বর উপাসনা করে , তাদেরকে আস্তিক বলা হয় । আর অনেকে এ ধারণাকে অস্বীকার করে , এদেরকে বলা হয় নাস্তিক ।
প্রশ্ন :
"ঈশ্বরের অস্তিত্বে যারা বিশ্বাসী তাদের কি বলা হয় ?" | আস্তিক | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
ঈশ্বর হল জাগতিক ক্ষমতার সর্বোচ্চ অবস্থানে অবস্থানকারী কোন অস্তিত্ব । অনেকের মতে , এই মহাবিশ্বের জীব ও জড় সমস্তকিছুর সৃষ্টিকর্তা ও নিয়ন্ত্রক আছে মনে করা হয় । এ অস্তিত্বে বিশ্বাসীগণ ঈশ্বর উপাসনা করে , তাদেরকে আস্তিক বলা হয় । আর অনেকে এ ধারণাকে অস্বীকার করে , এদেরকে বলা হয় নাস্তিক ।
প্রশ্ন :
"ঈশ্বরের অস্তিত্বে যারা বিশ্বাসী তাদের কি বলা হয় ?" [/INST] আস্তিক </s> |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন :
বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয় (Arabic: جامعة البحرين , সংক্ষিপ্ত বা.বি) হলো বাহরাইনের বৃহত্তম সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। এটা দেশের একমাত্র জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। শাখির, ইসা টাউন ও মানামা শহরে এর ক্যাম্পাস রয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০ হাজার নিবন্ধিত ছাত্র পড়াশোনা করেন এবং এখানে কর্মী আছে প্রায় ২ হাজার।
প্রশ্ন :
বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয় কোন শহরে অবস্থিত ? | বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয় শাখির, ইসা টাউন ও মানামা শহরে অবস্থিত | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন :
বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয় (Arabic: جامعة البحرين , সংক্ষিপ্ত বা.বি) হলো বাহরাইনের বৃহত্তম সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। এটা দেশের একমাত্র জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। শাখির, ইসা টাউন ও মানামা শহরে এর ক্যাম্পাস রয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০ হাজার নিবন্ধিত ছাত্র পড়াশোনা করেন এবং এখানে কর্মী আছে প্রায় ২ হাজার।
প্রশ্ন :
বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয় কোন শহরে অবস্থিত ? [/INST] বাহরাইন বিশ্ববিদ্যালয় শাখির, ইসা টাউন ও মানামা শহরে অবস্থিত | </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১১ মে ২০১৯, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপিত নাজমুল হাসান পাপন এক বিবৃতিতে বলেন যে, অপ্রত্যাশিত ভাবেই বাংলাদেশ দলের শ্রীলঙ্কা সফর জুলাইয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। এপ্রিল | ২০১৯-এ শ্রীলঙ্কায় বোমা হামলার কথা উল্লেখ করে বলেন, আবারো যে কোন সময় আরেকটি সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে এমন শঙ্কা থেকেই এ পরিবর্তন। ২৭ জুন ২০১৯, এক প্রতিবেদনে বলা হয় যে, বাংলাদেশ নাগরিক গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে চারজন জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) শ্রীলঙ্কায় পাঠানো হয়েছে সেখানকার পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত হওয়ার জন্য। ৮ জুলাই ২০১৯, শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড নিশ্চিত করে যে, সফরটি এগিয়ে যাবে, এবং তিনটি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে রানাসিংহে প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বোতে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১১ মে ২০১৯, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপিত নাজমুল হাসান পাপন এক বিবৃতিতে বলেন যে, অপ্রত্যাশিত ভাবেই বাংলাদেশ দলের শ্রীলঙ্কা সফর জুলাইয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। এপ্রিল [/INST] ২০১৯-এ শ্রীলঙ্কায় বোমা হামলার কথা উল্লেখ করে বলেন, আবারো যে কোন সময় আরেকটি সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে এমন শঙ্কা থেকেই এ পরিবর্তন। ২৭ জুন ২০১৯, এক প্রতিবেদনে বলা হয় যে, বাংলাদেশ নাগরিক গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে চারজন জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) শ্রীলঙ্কায় পাঠানো হয়েছে সেখানকার পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত হওয়ার জন্য। ৮ জুলাই ২০১৯, শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড নিশ্চিত করে যে, সফরটি এগিয়ে যাবে, এবং তিনটি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে রানাসিংহে প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বোতে। </s> |
বই পড়ার তাৎপর্য নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। | বই হলো জ্ঞানের আধার। বই মানুষকে সমৃদ্ধ করে, জীবনকে পূর্ণতা দেয়। বই নিঃস্বার্থভাবে মানুষের মনকে আলোড়িত করে এবং মানবিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটায়। লেখকগণ নিজের মাধুরী মিশিয়ে মনের ভাব ফুটিয়ে তোলেন একেকটি বইতে। কিছু বই মানুষকে কাঁদায়, কিছু বই মানুষকে প্রচণ্ড আনন্দ দেয়। বই চিত্তকে বিকশিত করে, পাঠক মনের বিনোদনের চাহিদা মেটায়। বই পড়ে পাঠক যে জ্ঞান সঞ্চার করেন, যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেন তার প্রভাব সুদূরপ্রসারী। বই হতে পারে আনন্দের উৎস, মানুষের মেধা-মননকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে যায় বই। বই শুধু মানুষকে আনন্দই দেয় না, কখনো কখনো হতাশায় নিমজ্জিত ব্যক্তির মধ্যে নতুন প্রাণের সঞ্চার ঘটায়। ইতিহাস, সাহিত্য, বিজ্ঞান, আইন, দৰ্শন, ইত্যাদি বিষয়ক বই পাঠে মানুষ জ্ঞানে সমৃদ্ধ হয়। মানবজীবনের চিন্তা- চেতনার বাস্তব প্রতিফলন মুদ্রিত হয় বইয়ের পাতায়। বই মানুষকে করে আধুনিক ও বিজ্ঞামনস্ক। বই পড়ে মানুষের চিন্তা ধারার পরিবর্তন ঘটে, জীবনে বৈচিত্র্য আসে। সৃজনশীল মনন গঠনে বই পড়ার ভূমিকা অপরিসীম। হাজার বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের বাহক হচ্ছে বই। বই পড়ে পাঠকের চিন্তার জগৎ যেমন বিকশিত হয়, তেমনি পাঠক লাভ করে, অপার্থিব আনন্দ। একটি মানসম্মত বই পাঠকের চিন্তাধারাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে। বই পড়ার অভ্যাস মানুষকে যথার্থ শিক্ষিত করে তোলে । একটি ভালো বই মানুষের নিঃসঙ্গতা ঘুচাতে সাহায্য করে। একটি মানসম্মত বই মানুষকে আলোর পথ দেখায়, দূর করে অজ্ঞতার সব আধার। সভ্যতা ও সংস্কৃতির বিকাশ ঘটে বই পড়ার মাধ্যমে। বই পাঠকের মনুষ্যত্ববোধ জাগরণে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। তাই বই পড়ার প্রয়োজনীয়তা সর্বাধিক। উন্নত জাতি গঠনে এজন্য বই পড়ার কোনো বিকল্প নেই। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] বই পড়ার তাৎপর্য নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। [/INST] বই হলো জ্ঞানের আধার। বই মানুষকে সমৃদ্ধ করে, জীবনকে পূর্ণতা দেয়। বই নিঃস্বার্থভাবে মানুষের মনকে আলোড়িত করে এবং মানবিক মূল্যবোধের বিকাশ ঘটায়। লেখকগণ নিজের মাধুরী মিশিয়ে মনের ভাব ফুটিয়ে তোলেন একেকটি বইতে। কিছু বই মানুষকে কাঁদায়, কিছু বই মানুষকে প্রচণ্ড আনন্দ দেয়। বই চিত্তকে বিকশিত করে, পাঠক মনের বিনোদনের চাহিদা মেটায়। বই পড়ে পাঠক যে জ্ঞান সঞ্চার করেন, যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেন তার প্রভাব সুদূরপ্রসারী। বই হতে পারে আনন্দের উৎস, মানুষের মেধা-মননকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে যায় বই। বই শুধু মানুষকে আনন্দই দেয় না, কখনো কখনো হতাশায় নিমজ্জিত ব্যক্তির মধ্যে নতুন প্রাণের সঞ্চার ঘটায়। ইতিহাস, সাহিত্য, বিজ্ঞান, আইন, দৰ্শন, ইত্যাদি বিষয়ক বই পাঠে মানুষ জ্ঞানে সমৃদ্ধ হয়। মানবজীবনের চিন্তা- চেতনার বাস্তব প্রতিফলন মুদ্রিত হয় বইয়ের পাতায়। বই মানুষকে করে আধুনিক ও বিজ্ঞামনস্ক। বই পড়ে মানুষের চিন্তা ধারার পরিবর্তন ঘটে, জীবনে বৈচিত্র্য আসে। সৃজনশীল মনন গঠনে বই পড়ার ভূমিকা অপরিসীম। হাজার বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের বাহক হচ্ছে বই। বই পড়ে পাঠকের চিন্তার জগৎ যেমন বিকশিত হয়, তেমনি পাঠক লাভ করে, অপার্থিব আনন্দ। একটি মানসম্মত বই পাঠকের চিন্তাধারাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে। বই পড়ার অভ্যাস মানুষকে যথার্থ শিক্ষিত করে তোলে । একটি ভালো বই মানুষের নিঃসঙ্গতা ঘুচাতে সাহায্য করে। একটি মানসম্মত বই মানুষকে আলোর পথ দেখায়, দূর করে অজ্ঞতার সব আধার। সভ্যতা ও সংস্কৃতির বিকাশ ঘটে বই পড়ার মাধ্যমে। বই পাঠকের মনুষ্যত্ববোধ জাগরণে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। তাই বই পড়ার প্রয়োজনীয়তা সর্বাধিক। উন্নত জাতি গঠনে এজন্য বই পড়ার কোনো বিকল্প নেই। </s> |
অবন্তিকার বাগানে একটি ফলের চারা দৈহিক বৃদ্ধি পেয়ে একটি বৃক্ষে পরিণত হলো। পশু, পাখি ও পানির মাধ্যমে এই বৃক্ষের ফল দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে উপকৃত হচ্ছে জীবকুল।
অবন্তিকার বাগানের চারাটি কীভাবে বৃক্ষে পরিণত হয়েছে ব্যাখ্যা করো। | অবস্তিকার বাগানের ফলের চারাটি বীজের অঙ্কুরোদগমের মাধ্যমেই তৈরি হয়েছিল। বীজের ভেতর যে ভ্রূণ থাকে তা অনুকূল পরিবেশে বৃদ্ধি ও বিকাশের মাধ্যমে বীজের ভেতর থেকে বের হয়ে আসে এবং ছোট চারায় পরিণত হয়। উদ্ভিদের মূল ও কাণ্ডের বৃদ্ধি ঘটে মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে। চারা উদ্ভিদের কাণ্ড ও মূলের অগ্রভাগ তৈরি হয় ভাজক টিস্যু দিয়ে। উদ্ভিদের দৈহিক এ ভাজক টিস্যুতেই মাইটোসিস কোষ বিভাজন ঘটে থাকে। দ্রুত মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ফলে চারা উদ্ভিদটির মূল ও কাণ্ডের বৃদ্ধি ও বিকাশ ঘটে থাকে। ফলে চারা উদ্ভিদ ধীরে ধীরে পূর্ণাঙ্গ উদ্ভিদে পরিণত হয়। চারা উদ্ভিদের পূর্ণাঙ্গতা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যে খনিজ লবণ, পানি ইত্যাদির প্রয়োজন হয় তা শোষণ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ তার মূলের মাধ্যমে গ্রহণ করে থাকে। অন্যদিকে উদ্ভিদের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য যে খাদ্য প্রয়োজন হয় তা চারা উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় তৈরি করে থাকে। সুতরাং অবন্তিকার বাগানের চারাটি মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে তৈরি হয় এবং শোষণ প্রক্রিয়ায় পানি ও খনিজ লবণ গ্রহণ করার মাধ্যমে ধীরে ধীরে চারাটি বৃক্ষে পরিণত হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] অবন্তিকার বাগানে একটি ফলের চারা দৈহিক বৃদ্ধি পেয়ে একটি বৃক্ষে পরিণত হলো। পশু, পাখি ও পানির মাধ্যমে এই বৃক্ষের ফল দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে উপকৃত হচ্ছে জীবকুল।
অবন্তিকার বাগানের চারাটি কীভাবে বৃক্ষে পরিণত হয়েছে ব্যাখ্যা করো। [/INST] অবস্তিকার বাগানের ফলের চারাটি বীজের অঙ্কুরোদগমের মাধ্যমেই তৈরি হয়েছিল। বীজের ভেতর যে ভ্রূণ থাকে তা অনুকূল পরিবেশে বৃদ্ধি ও বিকাশের মাধ্যমে বীজের ভেতর থেকে বের হয়ে আসে এবং ছোট চারায় পরিণত হয়। উদ্ভিদের মূল ও কাণ্ডের বৃদ্ধি ঘটে মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে। চারা উদ্ভিদের কাণ্ড ও মূলের অগ্রভাগ তৈরি হয় ভাজক টিস্যু দিয়ে। উদ্ভিদের দৈহিক এ ভাজক টিস্যুতেই মাইটোসিস কোষ বিভাজন ঘটে থাকে। দ্রুত মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ফলে চারা উদ্ভিদটির মূল ও কাণ্ডের বৃদ্ধি ও বিকাশ ঘটে থাকে। ফলে চারা উদ্ভিদ ধীরে ধীরে পূর্ণাঙ্গ উদ্ভিদে পরিণত হয়। চারা উদ্ভিদের পূর্ণাঙ্গতা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যে খনিজ লবণ, পানি ইত্যাদির প্রয়োজন হয় তা শোষণ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ তার মূলের মাধ্যমে গ্রহণ করে থাকে। অন্যদিকে উদ্ভিদের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য যে খাদ্য প্রয়োজন হয় তা চারা উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় তৈরি করে থাকে। সুতরাং অবন্তিকার বাগানের চারাটি মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে তৈরি হয় এবং শোষণ প্রক্রিয়ায় পানি ও খনিজ লবণ গ্রহণ করার মাধ্যমে ধীরে ধীরে চারাটি বৃক্ষে পরিণত হয়। </s> |
প্যারালাক্স প্রভাব কখন ঘটবে | প্যারালাক্স প্রভাব ঘটে যখন আলো বাতাস থেকে জলে যায় এবং প্রতিসরণের কারণে বাঁকানো দেখায় | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] প্যারালাক্স প্রভাব কখন ঘটবে [/INST] প্যারালাক্স প্রভাব ঘটে যখন আলো বাতাস থেকে জলে যায় এবং প্রতিসরণের কারণে বাঁকানো দেখায় </s> |
নভেম্বরের মাঝামাঝি দুই হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমার ফিরে যাবে বলে জানিয়েছে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ
প্রত্যাবাসন নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হতে পারে এবং প্রথম দফায় প্রায় দুই হাজার রোহিঙ্গা রাখাইনে ফেরত পাঠানো হবে বলে জানানো হয়।
জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্যরা কক্সবাজারে বেশকিছু রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়ে নেতাদের সাথে কথা বলেছেন; যার পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল মিয়ানমার সরকারের নেয়া পদক্ষেপের কথা জানিয়ে রোহিঙ্গাদের মধ্যে আস্থা তৈরি করা।
শরণার্থী ক্যাম্পের একজন রোহিঙ্গা নেতা মোহাম্মদ নূর বিবিসিকে বলেন, "তারা আমাদের বুঝিয়েছেন যে প্রত্যাবাসন শুরু হলে এখানে (বাংলাদেশে) ট্রানজিট ক্যাম্পে কয়েকদিন থেকে মিয়ানমারের অস্থায়ী ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হবে।"
মি. নূর জানান, তাদেরকে বলা হয়েছে মিয়ানমারের অস্থায়ী ক্যাম্পে ৫ মাস থাকার পর তারা নিজেদের আদি বাসস্থানে ফিরে যেতে পারবেন এবং মিয়ানমারের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
তবে রোহিঙ্গারা চায় সীমান্ত পার হওয়ার পরই যেন তাদের নাগরিকত্ব দেয়া হয়।
পাশাপাশি প্রত্যাবাসনের সময় জাতিসংঘের নিরাপত্তা রক্ষীদের উপস্থিতিও দাবি করছে তারা।
২০১৭ সালের অগাস্ট থেকে ৭ লক্ষেরও বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন।
আরো পড়তে পারেন:
ভারত কীভাবে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে পারছে?
নির্বাচন নিয়ে সংলাপ কখনো সফল হয়নি কেন?
মোবাইল কেসের ছবি থেকে জানা গেল যেভাবে
রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে মিয়ানমার সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের বিষয়ে সেদেশের কর্তৃপক্ষ ফলাও করে প্রচারণা চালালেও আসলে পরিস্থিতির কতটা উন্নতি হয়েছে সে প্রশ্ন থেকেই যায়।
বিবিসি'র বার্মিজ বিভাগের সংবাদদাতা স ইয়ান নিয়াং রাখাইন অঞ্চলে তার সরেজমিন অনুসন্ধানের ভিত্তিতে জানান, প্রচারণা চালানো হলেও, আসলে অবস্থার খুব একটা উন্নয়ন হয়নি।
মি. নিয়াং বলেন, রাখাইন অঞ্চলে অবস্থার উন্নয়ন সম্পর্কে সরকার নানাবিধ দাবি করলেও মাঠ পর্যায়ে অবস্থার খুব একটা উন্নতি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন না।
তিনি জানান, শরণার্থীরা মিয়ানমারে ফিরে আসার পর প্রাথমিকভাবে যেসব অস্থায়ী ক্যাম্পে থাকবে সেখানে ৩০০ থেকে ৪০০'র বেশি ঘর নেই এবং সেখানে একসাথে খুব বেশি মানুষ থাকতে পারবে না; কিন্তু মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে সেসব অস্থায়ী আবাস একসাথে ৩০ হাজার মানুষ ধারণের ক্ষমতা রাখে।
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন | | রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠিকে মিয়ানমার কতটা আশ্বস্ত করতে পারছে? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নভেম্বরের মাঝামাঝি দুই হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমার ফিরে যাবে বলে জানিয়েছে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ
প্রত্যাবাসন নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হতে পারে এবং প্রথম দফায় প্রায় দুই হাজার রোহিঙ্গা রাখাইনে ফেরত পাঠানো হবে বলে জানানো হয়।
জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্যরা কক্সবাজারে বেশকিছু রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়ে নেতাদের সাথে কথা বলেছেন; যার পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল মিয়ানমার সরকারের নেয়া পদক্ষেপের কথা জানিয়ে রোহিঙ্গাদের মধ্যে আস্থা তৈরি করা।
শরণার্থী ক্যাম্পের একজন রোহিঙ্গা নেতা মোহাম্মদ নূর বিবিসিকে বলেন, "তারা আমাদের বুঝিয়েছেন যে প্রত্যাবাসন শুরু হলে এখানে (বাংলাদেশে) ট্রানজিট ক্যাম্পে কয়েকদিন থেকে মিয়ানমারের অস্থায়ী ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হবে।"
মি. নূর জানান, তাদেরকে বলা হয়েছে মিয়ানমারের অস্থায়ী ক্যাম্পে ৫ মাস থাকার পর তারা নিজেদের আদি বাসস্থানে ফিরে যেতে পারবেন এবং মিয়ানমারের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
তবে রোহিঙ্গারা চায় সীমান্ত পার হওয়ার পরই যেন তাদের নাগরিকত্ব দেয়া হয়।
পাশাপাশি প্রত্যাবাসনের সময় জাতিসংঘের নিরাপত্তা রক্ষীদের উপস্থিতিও দাবি করছে তারা।
২০১৭ সালের অগাস্ট থেকে ৭ লক্ষেরও বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন।
আরো পড়তে পারেন:
ভারত কীভাবে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে পারছে?
নির্বাচন নিয়ে সংলাপ কখনো সফল হয়নি কেন?
মোবাইল কেসের ছবি থেকে জানা গেল যেভাবে
রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে মিয়ানমার সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের বিষয়ে সেদেশের কর্তৃপক্ষ ফলাও করে প্রচারণা চালালেও আসলে পরিস্থিতির কতটা উন্নতি হয়েছে সে প্রশ্ন থেকেই যায়।
বিবিসি'র বার্মিজ বিভাগের সংবাদদাতা স ইয়ান নিয়াং রাখাইন অঞ্চলে তার সরেজমিন অনুসন্ধানের ভিত্তিতে জানান, প্রচারণা চালানো হলেও, আসলে অবস্থার খুব একটা উন্নয়ন হয়নি।
মি. নিয়াং বলেন, রাখাইন অঞ্চলে অবস্থার উন্নয়ন সম্পর্কে সরকার নানাবিধ দাবি করলেও মাঠ পর্যায়ে অবস্থার খুব একটা উন্নতি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন না।
তিনি জানান, শরণার্থীরা মিয়ানমারে ফিরে আসার পর প্রাথমিকভাবে যেসব অস্থায়ী ক্যাম্পে থাকবে সেখানে ৩০০ থেকে ৪০০'র বেশি ঘর নেই এবং সেখানে একসাথে খুব বেশি মানুষ থাকতে পারবে না; কিন্তু মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে সেসব অস্থায়ী আবাস একসাথে ৩০ হাজার মানুষ ধারণের ক্ষমতা রাখে।
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন | [/INST] রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠিকে মিয়ানমার কতটা আশ্বস্ত করতে পারছে? </s> |
নিচের পাঠ্যের সারাংশ লেখ:
ছাত্রজীবন আমাদের ভবিষ্যৎ-জীবনের বীজ বপনের সময়। এ সময় যে যেমন বীজ বপন করবে, ভবিষ্যৎ-জীবনে সে সেরূপ ফল ভোগ করবে। এ সময় যদি আমরা নিষ্ঠার সঙ্গে জ্ঞানের অনুশীলন করে যাই তবে ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাময় হবে। আর যদি হেলায় সময় কাটিয়ে দেই, তাহলে জীবনের মহৎ উদ্দেশ্য ব্যর্থ হতে বাধ্য। যে শিক্ষা জীবন ও জীবিকার পথে কল্যাণকর, যে শিক্ষা মানুষকে উন্নত চরিত্রের অধিকারী করে, তাই সর্বোৎকৃষ্ট শিক্ষা। ছাত্রদের জীবন গঠনে শিক্ষকসমাজ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। তাঁদের সুষ্ঠু পরিচালনার মধ্যে দিয়েই ছাত্রদের জীবন গঠিত হয় এবং উন্মুক্ত হয় মহত্তর সম্ভাবনার পথ। | আমাদের ভবিষ্যৎ জীবনের সাফল্য-ব্যর্থতা ছাত্রজীবনের ওপরই নির্ভর করে। জীবন, জীবিকা এবং উন্নত চরিত্র গঠনের পক্ষে সহায়ক এমন শিক্ষাই ছাত্রদেরকে প্রদান করা উচিত। আর এ পথে শিক্ষার্থীদের পরিচালনা করে তাদের কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানোর পথ তৈরি করে দেওয়ার দায়িত্ব শিক্ষকসমাজের। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিচের পাঠ্যের সারাংশ লেখ:
ছাত্রজীবন আমাদের ভবিষ্যৎ-জীবনের বীজ বপনের সময়। এ সময় যে যেমন বীজ বপন করবে, ভবিষ্যৎ-জীবনে সে সেরূপ ফল ভোগ করবে। এ সময় যদি আমরা নিষ্ঠার সঙ্গে জ্ঞানের অনুশীলন করে যাই তবে ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাময় হবে। আর যদি হেলায় সময় কাটিয়ে দেই, তাহলে জীবনের মহৎ উদ্দেশ্য ব্যর্থ হতে বাধ্য। যে শিক্ষা জীবন ও জীবিকার পথে কল্যাণকর, যে শিক্ষা মানুষকে উন্নত চরিত্রের অধিকারী করে, তাই সর্বোৎকৃষ্ট শিক্ষা। ছাত্রদের জীবন গঠনে শিক্ষকসমাজ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। তাঁদের সুষ্ঠু পরিচালনার মধ্যে দিয়েই ছাত্রদের জীবন গঠিত হয় এবং উন্মুক্ত হয় মহত্তর সম্ভাবনার পথ। [/INST] আমাদের ভবিষ্যৎ জীবনের সাফল্য-ব্যর্থতা ছাত্রজীবনের ওপরই নির্ভর করে। জীবন, জীবিকা এবং উন্নত চরিত্র গঠনের পক্ষে সহায়ক এমন শিক্ষাই ছাত্রদেরকে প্রদান করা উচিত। আর এ পথে শিক্ষার্থীদের পরিচালনা করে তাদের কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানোর পথ তৈরি করে দেওয়ার দায়িত্ব শিক্ষকসমাজের। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদটি পড় এবং প্রশ্নটির উত্তর দাও।
সম্প্রতি মোদির ঐতিহাসিক যুক্তরাষ্ট্র সফরের পর এবার ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটিই বাইডেনের প্রথম ভারত সফর। মূলত জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতেই নয়াদিল্লি সফরে যাবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বেশ কিছুদিন ধরেই বাইডেনের ভারত সফরের বিষয়ে গুঞ্জন শোনা গেলেও এবার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এলো হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে।
প্রশ্ন: জো বাইডেন কেন ভারতে যাচ্ছে? | জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য ভারত সফরে যাবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদটি পড় এবং প্রশ্নটির উত্তর দাও।
সম্প্রতি মোদির ঐতিহাসিক যুক্তরাষ্ট্র সফরের পর এবার ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটিই বাইডেনের প্রথম ভারত সফর। মূলত জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতেই নয়াদিল্লি সফরে যাবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বেশ কিছুদিন ধরেই বাইডেনের ভারত সফরের বিষয়ে গুঞ্জন শোনা গেলেও এবার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এলো হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে।
প্রশ্ন: জো বাইডেন কেন ভারতে যাচ্ছে? [/INST] জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য ভারত সফরে যাবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। </s> |
আগুন নিয়ন্ত্রণ দমকল বাহিনীকে অনেক বেগ পেতে হয়।
বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউর এফআর টাওয়ারে আগুন লাগার পরই এই ভবনের কাগজপত্র যাচাই করে দেখেন রাজউক কর্তৃপক্ষ।
সংস্থার চেয়ারম্যান আবদুর রহমান বলেন, "আজকে আগুন লাগার পর আমরা যখন তথ্য ঘাঁটতে গেছি, তখন আমরা এটা পেয়েছি।"
বিবিসি বাংলার শাকিল আনোয়ারকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, "যে ভবনটিতে আগুন লাগে, সেটির ফাইল আমি যতটুকু দেখেছি, ১৯৯৬ সালের ১২ই ডিসেম্বর এটিকে একটি ১৮ তলা ভবন হিসেবে করার জন্য নকশা অনুমোদন করা হয়। কিন্তু এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়েছে ২৩ তলা। শুধু তাই নয়, রাউজকের অনুমোদিত নকশা থেকে এই ভবনের নকশায় আরও অনেক বিচ্যূতি রয়েছে।"
রাজউকের চেয়ারম্যান আরও জানাচ্ছেন, এফআর টাওয়ারের মালিকপক্ষ ২০০৫ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারী রাজউকের কাছে আরেকটি নকশা পেশ করে, যার সঙ্গে রাজউকে সংরক্ষিত নকশার কোন মিল নেই।
"ফলে আমরা বুঝতে পারি, ঐ যে নকশা, ২০০৫ সালে যেটা তারা সাবমিট করেছিল সেটা বৈধ নকশা ছিল না।"
"শুধু তাই নয়, ১৯৯৬ সালের যে মূল নকশা রাজউকের অনুমোদন পেয়েছিল, সেটির সঙ্গেও নির্মিত ভবনটির অনেক বিচ্যূতি রয়েছে", বলছেন তিনি। এ ব্যাপারে ২০০৭ সালে রাজউক একটি রিপোর্টও তৈরি করে।
রাজউক বলছে, নকশা নামে মেনে নির্মাণ করা হয় ভবনটি
এই ভবন নির্মাণের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল, তাদের সবারই শাস্তি হওয়া উচিৎ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ভবনটি এ কারণেই অনিরাপদ ছিল কীনা এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, "আমাদের নকশা থেকে বিচ্যূতির কারণে ভবনটি অবশ্যই অনিরাপদ হতে পারে। কারণ আমাদের নকশায় অগ্নিনিরাপত্তা থেকে শুরু করে সব নিরাপত্তার বিষয়টি দেখা হয়।"
আরও পড়ুন:
বনানীর আগুন নিয়ন্ত্রণে দেরি হওয়ার যে কারণ
কুণ্ডুলি পাকানো ধোঁয়া আর দিনভর রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষা
'মা আমি ভালো আছি, স্যারেরা আটকে গেছে কয়েকজন'
ঢাকা শহরে বিগত দশকগুলোতে যে শত শত বহুতল বাণিজ্যিক ভবন নির্মিত হয়েছে, সেগুলোর কত শতাংশ এরকম ঝুঁকির মধ্যে আছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, "এরকম তো আরও থাকতে পারে। হয়তো থাকতে পারে। আমরা জানি না।"
ভবনটিতে অগ্নিনিরাপত্তা কতটা মানা হয়েছিল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
তিনি বলেন, "এখন যেসব হাইরাইজ ভবন হচ্ছে সেগুলো যেন নিয়ম মেনে হয়, সে বিষয়ে আমরা সচেতন আছি। কিন্তু আগের কিছু ভবন হয়ে গেছে, যেগুলোর বেলায় একশোভাগ নিয়ম মানা হয়নি। এই ভবনগুলো নিয়ে আমরা বিপদে পড়েছি।"
উপরের অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন | | বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউর এফআর টাওয়ারে আগুন | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] আগুন নিয়ন্ত্রণ দমকল বাহিনীকে অনেক বেগ পেতে হয়।
বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউর এফআর টাওয়ারে আগুন লাগার পরই এই ভবনের কাগজপত্র যাচাই করে দেখেন রাজউক কর্তৃপক্ষ।
সংস্থার চেয়ারম্যান আবদুর রহমান বলেন, "আজকে আগুন লাগার পর আমরা যখন তথ্য ঘাঁটতে গেছি, তখন আমরা এটা পেয়েছি।"
বিবিসি বাংলার শাকিল আনোয়ারকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, "যে ভবনটিতে আগুন লাগে, সেটির ফাইল আমি যতটুকু দেখেছি, ১৯৯৬ সালের ১২ই ডিসেম্বর এটিকে একটি ১৮ তলা ভবন হিসেবে করার জন্য নকশা অনুমোদন করা হয়। কিন্তু এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়েছে ২৩ তলা। শুধু তাই নয়, রাউজকের অনুমোদিত নকশা থেকে এই ভবনের নকশায় আরও অনেক বিচ্যূতি রয়েছে।"
রাজউকের চেয়ারম্যান আরও জানাচ্ছেন, এফআর টাওয়ারের মালিকপক্ষ ২০০৫ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারী রাজউকের কাছে আরেকটি নকশা পেশ করে, যার সঙ্গে রাজউকে সংরক্ষিত নকশার কোন মিল নেই।
"ফলে আমরা বুঝতে পারি, ঐ যে নকশা, ২০০৫ সালে যেটা তারা সাবমিট করেছিল সেটা বৈধ নকশা ছিল না।"
"শুধু তাই নয়, ১৯৯৬ সালের যে মূল নকশা রাজউকের অনুমোদন পেয়েছিল, সেটির সঙ্গেও নির্মিত ভবনটির অনেক বিচ্যূতি রয়েছে", বলছেন তিনি। এ ব্যাপারে ২০০৭ সালে রাজউক একটি রিপোর্টও তৈরি করে।
রাজউক বলছে, নকশা নামে মেনে নির্মাণ করা হয় ভবনটি
এই ভবন নির্মাণের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল, তাদের সবারই শাস্তি হওয়া উচিৎ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ভবনটি এ কারণেই অনিরাপদ ছিল কীনা এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, "আমাদের নকশা থেকে বিচ্যূতির কারণে ভবনটি অবশ্যই অনিরাপদ হতে পারে। কারণ আমাদের নকশায় অগ্নিনিরাপত্তা থেকে শুরু করে সব নিরাপত্তার বিষয়টি দেখা হয়।"
আরও পড়ুন:
বনানীর আগুন নিয়ন্ত্রণে দেরি হওয়ার যে কারণ
কুণ্ডুলি পাকানো ধোঁয়া আর দিনভর রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষা
'মা আমি ভালো আছি, স্যারেরা আটকে গেছে কয়েকজন'
ঢাকা শহরে বিগত দশকগুলোতে যে শত শত বহুতল বাণিজ্যিক ভবন নির্মিত হয়েছে, সেগুলোর কত শতাংশ এরকম ঝুঁকির মধ্যে আছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, "এরকম তো আরও থাকতে পারে। হয়তো থাকতে পারে। আমরা জানি না।"
ভবনটিতে অগ্নিনিরাপত্তা কতটা মানা হয়েছিল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
তিনি বলেন, "এখন যেসব হাইরাইজ ভবন হচ্ছে সেগুলো যেন নিয়ম মেনে হয়, সে বিষয়ে আমরা সচেতন আছি। কিন্তু আগের কিছু ভবন হয়ে গেছে, যেগুলোর বেলায় একশোভাগ নিয়ম মানা হয়নি। এই ভবনগুলো নিয়ে আমরা বিপদে পড়েছি।"
উপরের অনুচ্ছেদের জন্য একটি উপযুক্ত শিরোনাম প্রস্তাব করুন | [/INST] বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউর এফআর টাওয়ারে আগুন | </s> |
"মঙ্গল শোভাযাত্রা শিরোনামে অনুচ্ছেদ রচনা করো। | মঙ্গল শোভাযাত্রা হলো বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনের প্রথম সকালে সম্মিলিতভাবে সজ্জাসহকারে হাঁটা। প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশ নেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা (ফাইন আর্টস) অনুষদের শিক্ষার্থীদের তৈরি করা নানারকম প্রতিলিপি যেমন— মাছ, পাখি, প্রাণী ও অন্যান্য মোটিফের প্রতিলিপি সমন্বিত করা হয় মঙ্গল শোভাযাত্রার মিছিলে। চারুকলা অনুষদের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রথম মিছিল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উৎসবটি বাংলাদেশি মানুষের ধর্মনিরপেক্ষ পরিচয় প্রকাশ এবং ঐক্য উন্নয়নের একটি উপায় হিসেবে পরিচিতি পায়। ২০১৪ সালে বাংলা একাডেমি মঙ্গল শোভাযাত্রার একটি মনোনয়ন ফাইল সংকলন করে, যা বাংলাদেশ সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত হয় এবং ইউনেস্কোতে জমা দেয়। ৩০ নভেম্বর ২০১৩ সালে ইউনেস্কো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে একটি অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ঘোষণা করে। এই উৎসবের মিছিলটি প্রথম শুরু হয়েছিল ১৯৮৯ সালে সেই সময় বাংলাদেশ সামরিক একনায়কত্বের অধীনে ছিল এবং বন্যার শিকার হয়েছিল। ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের অধ্যাপকগণ স্বৈরাচার শাসনবিরোধী প্রয়াস প্রতিফলনের জন্য ঢাকায় এক শোভাযাত্রার ব্যবস্থা করেন। পরে এটি মঙ্গল শোভাযাত্রা নামকরণ হয়েছিল। বাংলাদেশের মঙ্গল শোভাযাত্রা আজ বিশ্বের নানা প্রাঙ্গণে অনুসরণীয় হচ্ছে। ২০১৭ সালে ভারতেও মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। ইউনেস্কো কর্তৃক অমূল্য ঐতিহ্য ঘোষণা লাভ করার পর থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রার আন্তর্জাতিক গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। অপশাসনবিরোধী উদ্যোগ হিসেবে এটি একটি অন্যতম উপায় হিসেবে পরিণত হচ্ছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "মঙ্গল শোভাযাত্রা শিরোনামে অনুচ্ছেদ রচনা করো। [/INST] মঙ্গল শোভাযাত্রা হলো বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনের প্রথম সকালে সম্মিলিতভাবে সজ্জাসহকারে হাঁটা। প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশ নেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা (ফাইন আর্টস) অনুষদের শিক্ষার্থীদের তৈরি করা নানারকম প্রতিলিপি যেমন— মাছ, পাখি, প্রাণী ও অন্যান্য মোটিফের প্রতিলিপি সমন্বিত করা হয় মঙ্গল শোভাযাত্রার মিছিলে। চারুকলা অনুষদের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রথম মিছিল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উৎসবটি বাংলাদেশি মানুষের ধর্মনিরপেক্ষ পরিচয় প্রকাশ এবং ঐক্য উন্নয়নের একটি উপায় হিসেবে পরিচিতি পায়। ২০১৪ সালে বাংলা একাডেমি মঙ্গল শোভাযাত্রার একটি মনোনয়ন ফাইল সংকলন করে, যা বাংলাদেশ সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত হয় এবং ইউনেস্কোতে জমা দেয়। ৩০ নভেম্বর ২০১৩ সালে ইউনেস্কো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে একটি অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ঘোষণা করে। এই উৎসবের মিছিলটি প্রথম শুরু হয়েছিল ১৯৮৯ সালে সেই সময় বাংলাদেশ সামরিক একনায়কত্বের অধীনে ছিল এবং বন্যার শিকার হয়েছিল। ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের অধ্যাপকগণ স্বৈরাচার শাসনবিরোধী প্রয়াস প্রতিফলনের জন্য ঢাকায় এক শোভাযাত্রার ব্যবস্থা করেন। পরে এটি মঙ্গল শোভাযাত্রা নামকরণ হয়েছিল। বাংলাদেশের মঙ্গল শোভাযাত্রা আজ বিশ্বের নানা প্রাঙ্গণে অনুসরণীয় হচ্ছে। ২০১৭ সালে ভারতেও মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। ইউনেস্কো কর্তৃক অমূল্য ঐতিহ্য ঘোষণা লাভ করার পর থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রার আন্তর্জাতিক গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। অপশাসনবিরোধী উদ্যোগ হিসেবে এটি একটি অন্যতম উপায় হিসেবে পরিণত হচ্ছে। </s> |
রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদা লাভ করেন কীভাবে? ব্যাখ্যা করো। | উত্তর ও দক্ষিণ মিসরকে একত্রিত করার মাধ্যমে রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদায় অভিষিক্ত হন। প্রাক-রাজবংশ যুগাবসানের পর মিসর উত্তর মিসর এবং দক্ষিণ মিসর এ দুভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দে এ দুই অংশকে একত্র করে মেনেস তার শাসক নিযুক্ত হন। তার রাজধানী স্থাপিত হয় মেমফিস শহরে। মিসরীয় রাজা-বাদশাহদের ফেরাউন বলা হতো। এভাবে রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদা লাভ করেন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদা লাভ করেন কীভাবে? ব্যাখ্যা করো। [/INST] উত্তর ও দক্ষিণ মিসরকে একত্রিত করার মাধ্যমে রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদায় অভিষিক্ত হন। প্রাক-রাজবংশ যুগাবসানের পর মিসর উত্তর মিসর এবং দক্ষিণ মিসর এ দুভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দে এ দুই অংশকে একত্র করে মেনেস তার শাসক নিযুক্ত হন। তার রাজধানী স্থাপিত হয় মেমফিস শহরে। মিসরীয় রাজা-বাদশাহদের ফেরাউন বলা হতো। এভাবে রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদা লাভ করেন। </s> |
যদি সাদা আলো প্রিজমের মধ্য দিয়ে যায়, তাহলে কী হবে | যদি সাদা আলো একটি প্রিজমের মধ্য দিয়ে যায় তবে এটি তার 7 টি উপাদান রঙে প্রতিসৃত হয় | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST]
যদি সাদা আলো প্রিজমের মধ্য দিয়ে যায়, তাহলে কী হবে [/INST] যদি সাদা আলো একটি প্রিজমের মধ্য দিয়ে যায় তবে এটি তার 7 টি উপাদান রঙে প্রতিসৃত হয় </s> |
কোন পাখি মানুষের কণ্ঠ নকল করতে পারে? | তোতাপাখি মানুষের কণ্ঠ নকল করতে পারে | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] কোন পাখি মানুষের কণ্ঠ নকল করতে পারে? [/INST] তোতাপাখি মানুষের কণ্ঠ নকল করতে পারে </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২০১০ সালের ফিফা বিশ্বকাপের এ গ্রুপের খেলা অনুষ্ঠিত হবে ১১ জুন থেকে ২২ জুন, ২০১০ পর্যন্ত। এই গ্রুপের চারটি দল হচ্ছে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা, মেক্সিকো, উরুগুয়ে, এবং ফ্রান্স। ফ্রান্স ও উরুগুয়ে পূর্বেও | ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপে একই গ্রুপে খেলেছিলো। সেখানে খেলাটি ০-০ গোলে ড্র হয়। এবার দ্বিতীয় বারের মতো স্বাগতিক দেশের সাথে ফ্রান্স, মেক্সিকো, ও উরুগুয়ে একই গ্রুপে প্রতিদ্বন্দীতা করছে। শেষ বার ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপে দলগুলো এভাবে প্রতিদ্বন্দীতা করেছিলো। সেইবার বিশ্বকাপের স্বাগতিক দল ছিলো ইংল্যান্ড। গ্রুপ পর্ব শেষে ইংল্যান্ড ও উরুগুয়ে দ্বিতীয় পর্বে পদার্পণ করেছিলো। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২০১০ সালের ফিফা বিশ্বকাপের এ গ্রুপের খেলা অনুষ্ঠিত হবে ১১ জুন থেকে ২২ জুন, ২০১০ পর্যন্ত। এই গ্রুপের চারটি দল হচ্ছে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা, মেক্সিকো, উরুগুয়ে, এবং ফ্রান্স। ফ্রান্স ও উরুগুয়ে পূর্বেও [/INST] ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপে একই গ্রুপে খেলেছিলো। সেখানে খেলাটি ০-০ গোলে ড্র হয়। এবার দ্বিতীয় বারের মতো স্বাগতিক দেশের সাথে ফ্রান্স, মেক্সিকো, ও উরুগুয়ে একই গ্রুপে প্রতিদ্বন্দীতা করছে। শেষ বার ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপে দলগুলো এভাবে প্রতিদ্বন্দীতা করেছিলো। সেইবার বিশ্বকাপের স্বাগতিক দল ছিলো ইংল্যান্ড। গ্রুপ পর্ব শেষে ইংল্যান্ড ও উরুগুয়ে দ্বিতীয় পর্বে পদার্পণ করেছিলো। </s> |
গেইগার-মার্সডেন পরীক্ষায় | রাদারফোর্ডের দুই সহকর্মী বিজ্ঞানী হ্যান্স গেইগার এবং আর্নেস্ট মার্সডেন পাতলা ধাতব পাতের উপর আলফা কণা চালনা করেন এবং ফ্লুরোসেন্ট পর্দার সাহায্যে তাদের বিচ্যুতি পরিমাপ করেন।[২] পরমাণুর ক্ষুদ্র ভরের ইলেকট্রণের মধ্য দিয়ে আলফা কণা প্রবাহিত হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু কেন্দ্র থেকে বিচ্যুত হচ্ছে। ইলেকট্রন ঋণাত্বক আধান বিশিষ্ট এবং আলফা কণা ধনাত্বক আধানবিশিষ্ট। এই পরীক্ষার মাধ্যমে রাদারফোর্ড এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে পরমাণুর কেন্দ্র ধনাত্বক আধানবিশিষ্ট।
এই পরীক্ষণের ভিত্তিতে বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড পরমাণুর সৌর কাঠামো বা সোলার মডেল প্রকাশ করেন। এই মডেল অনুসারে পরমাণুর কেন্দ্রে অবস্থিত নিউক্লিয়াসের ধনাত্বক আধানকে ইলেকট্রনের মেঘ ঘিরে থাকে। যেমন সূর্যকে কেন্দ্র করে সৌরমন্ডলের গ্রহ নক্ষত্রগুলো আবর্তিত হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a | <s>[INST] গেইগার-মার্সডেন পরীক্ষায় [/INST] রাদারফোর্ডের দুই সহকর্মী বিজ্ঞানী হ্যান্স গেইগার এবং আর্নেস্ট মার্সডেন পাতলা ধাতব পাতের উপর আলফা কণা চালনা করেন এবং ফ্লুরোসেন্ট পর্দার সাহায্যে তাদের বিচ্যুতি পরিমাপ করেন।[২] পরমাণুর ক্ষুদ্র ভরের ইলেকট্রণের মধ্য দিয়ে আলফা কণা প্রবাহিত হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু কেন্দ্র থেকে বিচ্যুত হচ্ছে। ইলেকট্রন ঋণাত্বক আধান বিশিষ্ট এবং আলফা কণা ধনাত্বক আধানবিশিষ্ট। এই পরীক্ষার মাধ্যমে রাদারফোর্ড এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে পরমাণুর কেন্দ্র ধনাত্বক আধানবিশিষ্ট।
এই পরীক্ষণের ভিত্তিতে বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড পরমাণুর সৌর কাঠামো বা সোলার মডেল প্রকাশ করেন। এই মডেল অনুসারে পরমাণুর কেন্দ্রে অবস্থিত নিউক্লিয়াসের ধনাত্বক আধানকে ইলেকট্রনের মেঘ ঘিরে থাকে। যেমন সূর্যকে কেন্দ্র করে সৌরমন্ডলের গ্রহ নক্ষত্রগুলো আবর্তিত হয়। </s> |
আণবিক ভর হল | সংশ্লিষ্ট কোন পদার্থের একটি অণুর ভর: এটিকে ডাল্টন এককে (Da বা u) পরিমাপ করা হয়। একই যৌগের বিভিন্ন অণুর বিভিন্ন আণবিক ভর থাকতে পারে | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a | <s>[INST] আণবিক ভর হল [/INST] সংশ্লিষ্ট কোন পদার্থের একটি অণুর ভর: এটিকে ডাল্টন এককে (Da বা u) পরিমাপ করা হয়। একই যৌগের বিভিন্ন অণুর বিভিন্ন আণবিক ভর থাকতে পারে </s> |
আমাজন রেইনফরেস্ট কি? | আমাজন রেইনফরেস্ট ব্রাজিলের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাস্তুতন্ত্র। এই রেইনফরেস্ট বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন বাস্তুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে। এটি বিভিন্ন গাছ, গাছপালা এবং প্রজাতির একটি ঘন বন। বিজ্ঞানীরা আমাজন রেইনফরেস্টে ঘন ঘন নতুন প্রজাতির প্রাণের সন্ধান করছেন। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] আমাজন রেইনফরেস্ট কি? [/INST] আমাজন রেইনফরেস্ট ব্রাজিলের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাস্তুতন্ত্র। এই রেইনফরেস্ট বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন বাস্তুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে। এটি বিভিন্ন গাছ, গাছপালা এবং প্রজাতির একটি ঘন বন। বিজ্ঞানীরা আমাজন রেইনফরেস্টে ঘন ঘন নতুন প্রজাতির প্রাণের সন্ধান করছেন। </s> |
স্বল্পমেয়াদী অর্থায়ন বিষয়টি সহজভাবে ব্যাখ্যা করো। | একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান গঠন, পরিচালনা ও উন্নয়নের বিভিন্ন ধরনের মূলধনের প্রয়োজন হয়। মূলধনের পরিমাণ, প্রয়োজন, সময় ইত্যাদির ভিত্তিতে মূলধনকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। যার প্রথমটি হলো স্বল্পমেয়াদি বা চলতি মূলধন। আসলে স্বল্পমেয়াদের জন্য এই ধরনের মূলধনের প্রয়োজন হয় বিধায় এ মূলধনকে স্বল্পমেয়াদি মূলধন হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এখানে স্বল্পমেয়াদ বলতে সর্বোচ্চ একটি আর্থিক বছর বা ১ বছরকে বুঝানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কার্য পরিচালনা ও চলতি পরিসম্পদ অর্জনের জন্য কারবারিদের স্বল্পকালীন মূলধনের প্রয়োজন হয়। প্রতিষ্ঠান উৎপাদনকারী হোক আর অ-উৎপাদনকারীই হোক সবার জন্য চলতি মূলধন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্বল্পকালীন মূলধনের যেসব উৎস রয়েছে তাদেরকে প্রধান দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। একটি হলো মালিকের নিজস্ব মূলধন এবং অপরটি হলো ঋণদাতার তহবিল। ঋণদাতার তহবিলের মধ্যে রয়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংক, ধারে ক্রয় বা ব্যবসায় ঋণ, অর্থ সরবরাহ কোম্পানি, ফড়িয়া বা দালাল, ম্যানেজিং এজেন্ট, দেশীয় মহাজন, বাণিজ্যিক কাগজ ঘর, ভূমি বন্ধকী ব্যাংক, সমবায় ঋণদান সমিতি, ব্যক্তিগত ঋণদান কোম্পানি, বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় ব্যাংক, আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধব ইত্যাদি। উপরোক্ত উৎসগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে বাণিজ্যিক ব্যাংকই স্বল্পমেয়াদি ঋণের প্রধান উৎস। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] স্বল্পমেয়াদী অর্থায়ন বিষয়টি সহজভাবে ব্যাখ্যা করো। [/INST] একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান গঠন, পরিচালনা ও উন্নয়নের বিভিন্ন ধরনের মূলধনের প্রয়োজন হয়। মূলধনের পরিমাণ, প্রয়োজন, সময় ইত্যাদির ভিত্তিতে মূলধনকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। যার প্রথমটি হলো স্বল্পমেয়াদি বা চলতি মূলধন। আসলে স্বল্পমেয়াদের জন্য এই ধরনের মূলধনের প্রয়োজন হয় বিধায় এ মূলধনকে স্বল্পমেয়াদি মূলধন হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এখানে স্বল্পমেয়াদ বলতে সর্বোচ্চ একটি আর্থিক বছর বা ১ বছরকে বুঝানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কার্য পরিচালনা ও চলতি পরিসম্পদ অর্জনের জন্য কারবারিদের স্বল্পকালীন মূলধনের প্রয়োজন হয়। প্রতিষ্ঠান উৎপাদনকারী হোক আর অ-উৎপাদনকারীই হোক সবার জন্য চলতি মূলধন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্বল্পকালীন মূলধনের যেসব উৎস রয়েছে তাদেরকে প্রধান দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। একটি হলো মালিকের নিজস্ব মূলধন এবং অপরটি হলো ঋণদাতার তহবিল। ঋণদাতার তহবিলের মধ্যে রয়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংক, ধারে ক্রয় বা ব্যবসায় ঋণ, অর্থ সরবরাহ কোম্পানি, ফড়িয়া বা দালাল, ম্যানেজিং এজেন্ট, দেশীয় মহাজন, বাণিজ্যিক কাগজ ঘর, ভূমি বন্ধকী ব্যাংক, সমবায় ঋণদান সমিতি, ব্যক্তিগত ঋণদান কোম্পানি, বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় ব্যাংক, আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধব ইত্যাদি। উপরোক্ত উৎসগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে বাণিজ্যিক ব্যাংকই স্বল্পমেয়াদি ঋণের প্রধান উৎস। </s> |
কাজী নজরুল ইসলাম রচিত অনেক বই নিষিদ্ধ ও বাজেয়াপ্ত করা হয়। এ বিষয়ে বিস্তারিত বলো। | কাজী নজরুল ইসলাম রচিত প্রায় ৫০টি গ্রন্থের মধ্যে ১০টি গ্রন্থ বাজেয়াপ্তের জন্য চিহ্নিত হয়। পাঁচটি গ্রন্থ (যুগবাণী, বিষের বাঁশী, ভাঙার গান, প্রলয় শিখা ও চন্দ্রবিন্দু) বাজেয়াপ্ত হয় এবং আর পাঁচটি গ্রন্থ (অগ্নি-বীণা, সঞ্চিতা, ফণীমনসা, সর্বহারা ও রুদ্রমঙ্গল) নিষিদ্ধ হওয়ার প্রক্রিয়াধীন ছিল, কিন্তু বাজেয়াপ্ত হয়নি। শুধু তা-ই নয়, এ ১০টি গ্রন্থ ছাড়াও কবির প্রায় ২৫টি গ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণ (১৯৪২-১৯৪৫) প্রকাশিত হয়নি। নজরুলের বাজেয়াপ্ত করা এবং বাজেয়াপ্তের জন্য সুপারিশ করা প্রায় নয়টি গ্রন্থেরই প্রকাশক এবং ক্ষেত্রবিশেষে মুদ্রকও ছিলেন স্বয়ং নজরুল। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] কাজী নজরুল ইসলাম রচিত অনেক বই নিষিদ্ধ ও বাজেয়াপ্ত করা হয়। এ বিষয়ে বিস্তারিত বলো। [/INST] কাজী নজরুল ইসলাম রচিত প্রায় ৫০টি গ্রন্থের মধ্যে ১০টি গ্রন্থ বাজেয়াপ্তের জন্য চিহ্নিত হয়। পাঁচটি গ্রন্থ (যুগবাণী, বিষের বাঁশী, ভাঙার গান, প্রলয় শিখা ও চন্দ্রবিন্দু) বাজেয়াপ্ত হয় এবং আর পাঁচটি গ্রন্থ (অগ্নি-বীণা, সঞ্চিতা, ফণীমনসা, সর্বহারা ও রুদ্রমঙ্গল) নিষিদ্ধ হওয়ার প্রক্রিয়াধীন ছিল, কিন্তু বাজেয়াপ্ত হয়নি। শুধু তা-ই নয়, এ ১০টি গ্রন্থ ছাড়াও কবির প্রায় ২৫টি গ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণ (১৯৪২-১৯৪৫) প্রকাশিত হয়নি। নজরুলের বাজেয়াপ্ত করা এবং বাজেয়াপ্তের জন্য সুপারিশ করা প্রায় নয়টি গ্রন্থেরই প্রকাশক এবং ক্ষেত্রবিশেষে মুদ্রকও ছিলেন স্বয়ং নজরুল। </s> |
ভাজক টিস্যু কাকে বলে? | যে টিস্যুর কোষসমূহ বিভাজনের মাধ্যমে কোষের সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটায়, ফলে উদ্ভিদাঙ্গ দৈর্ঘ্যে বা প্রন্থে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় সে টিস্যুই ভাজক টিস্যু। কতক ভাজক টিস্যু উদ্ভিদের মূল, কাণ্ড বা এদের শাখা-প্রশাখার শীর্ষে অবস্থিত, এদেরকে বলা হয় শীর্ষস্থ ভাজক টিস্যু। এদের বিভাজনের কারণে উদ্ভিদের কাণ্ড বা মূল এবং এদের শাখা-প্রশাখা দৈর্ঘ্যে বৃদ্ধি পায়। কতক ভাজক টিস্যু উদ্ভিদাঙ্গের পার্শ্ব বরাবর লম্বালম্বিভাবে অবস্থিত, এদেরকে বলা হয় পার্শ্বীয় ভাজক টিস্যু। পার্শ্বীয় ভাজক টিস্যুর বিভাজনের কারণে উদ্ভিদাঙ্গ প্রন্থে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়। উদ্ভিদের জীবনে ভাজক টিস্যুর গুরুত্ব অপরিসীম, কারণ ভাজক টিস্যু না থাকলে উদ্ভিদের দেহ গঠন ও বৃদ্ধি হতো না। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ভাজক টিস্যু কাকে বলে? [/INST] যে টিস্যুর কোষসমূহ বিভাজনের মাধ্যমে কোষের সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটায়, ফলে উদ্ভিদাঙ্গ দৈর্ঘ্যে বা প্রন্থে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় সে টিস্যুই ভাজক টিস্যু। কতক ভাজক টিস্যু উদ্ভিদের মূল, কাণ্ড বা এদের শাখা-প্রশাখার শীর্ষে অবস্থিত, এদেরকে বলা হয় শীর্ষস্থ ভাজক টিস্যু। এদের বিভাজনের কারণে উদ্ভিদের কাণ্ড বা মূল এবং এদের শাখা-প্রশাখা দৈর্ঘ্যে বৃদ্ধি পায়। কতক ভাজক টিস্যু উদ্ভিদাঙ্গের পার্শ্ব বরাবর লম্বালম্বিভাবে অবস্থিত, এদেরকে বলা হয় পার্শ্বীয় ভাজক টিস্যু। পার্শ্বীয় ভাজক টিস্যুর বিভাজনের কারণে উদ্ভিদাঙ্গ প্রন্থে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়। উদ্ভিদের জীবনে ভাজক টিস্যুর গুরুত্ব অপরিসীম, কারণ ভাজক টিস্যু না থাকলে উদ্ভিদের দেহ গঠন ও বৃদ্ধি হতো না। </s> |
কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতের বর্ণনা দাও। | পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নে অবস্থিত ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক সমুদ্রসৈকত কুয়াকাটা 'সাগর কন্যা' হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশের এটাই একমাত্র সৈকত, যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত— দুটোই ভালোভাবে দেখা যায়। সবচেয়ে ভালোভাবে সূর্যোদয় দেখা যায় সৈকতের গঙ্গামতির বাঁক থেকে। আর সূর্যাস্ত দেখা যায় পশ্চিম সৈকত থেকে। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষাসহ সকল ঋতুতেই মৌসুমি পাখিদের কলরবে মুখরিত থাকে এ সমুদ্রতট। একমাত্র কুয়াকাটা পর্যটনকেন্দ্রে এসেই প্রকৃতির সৃষ্ট সাগরের নানা রূপ বিভিন্ন ঋতুতে উপভোগ করা সম্ভব। তাইতো দেশ-বিদেশের অসংখ্য পর্যটন পিপাসু বছরের বিভিন্ন ঋতুতে বার বার ছুটে আসে কুয়াকাটায়। কৃত্রিমতার কোনো ছাপ নেই এখানে। সে কারণেই পর্যটকরা কুয়াকাটায় এসে প্রকৃতির নিয়মের সাথে নিজের মনকে একাকার করে প্রকৃতির স্বাদ নিজ উপলব্ধিতে আত্মস্থ করতে মরিয়া হয়ে ওঠে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতের বর্ণনা দাও। [/INST] পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নে অবস্থিত ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক সমুদ্রসৈকত কুয়াকাটা 'সাগর কন্যা' হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশের এটাই একমাত্র সৈকত, যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত— দুটোই ভালোভাবে দেখা যায়। সবচেয়ে ভালোভাবে সূর্যোদয় দেখা যায় সৈকতের গঙ্গামতির বাঁক থেকে। আর সূর্যাস্ত দেখা যায় পশ্চিম সৈকত থেকে। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষাসহ সকল ঋতুতেই মৌসুমি পাখিদের কলরবে মুখরিত থাকে এ সমুদ্রতট। একমাত্র কুয়াকাটা পর্যটনকেন্দ্রে এসেই প্রকৃতির সৃষ্ট সাগরের নানা রূপ বিভিন্ন ঋতুতে উপভোগ করা সম্ভব। তাইতো দেশ-বিদেশের অসংখ্য পর্যটন পিপাসু বছরের বিভিন্ন ঋতুতে বার বার ছুটে আসে কুয়াকাটায়। কৃত্রিমতার কোনো ছাপ নেই এখানে। সে কারণেই পর্যটকরা কুয়াকাটায় এসে প্রকৃতির নিয়মের সাথে নিজের মনকে একাকার করে প্রকৃতির স্বাদ নিজ উপলব্ধিতে আত্মস্থ করতে মরিয়া হয়ে ওঠে। </s> |
কিভাবে একটি শসা কাটবেন পদ্ধতি বলুন
| জল দিয়ে শসা পরিষ্কার করুন। শসার দুই প্রান্ত কেটে নিন। তেতো স্বাদ দূর করতে শসার সাথে কিছুক্ষণ ঘষুন। শসার খোসা ছাড়িয়ে তির্যক স্ট্রিপ করে কেটে সালাদ হিসেবে পরিবেশন করুন | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] কিভাবে একটি শসা কাটবেন পদ্ধতি বলুন
[/INST] জল দিয়ে শসা পরিষ্কার করুন। শসার দুই প্রান্ত কেটে নিন। তেতো স্বাদ দূর করতে শসার সাথে কিছুক্ষণ ঘষুন। শসার খোসা ছাড়িয়ে তির্যক স্ট্রিপ করে কেটে সালাদ হিসেবে পরিবেশন করুন </s> |
একুশে পদক কী? ব্যাখ্যা করুন। | বাংলাদেশের একটি জাতীয় এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার হলো একুশে পদক। বাংলাদেশের বিশিষ্ট ভাষাসৈনিক, ভাষাবিদ, সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, গবেষক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্র্যবিমোচনে অবদানকারী, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে একুশে পদক প্রদান করা হয়। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের শহিদদের স্মরণে ১৯৭৬ সাল থেকে এই পদকের প্রচলন করা হয়েছে। ২০১৯ সাল পর্যন্ত ৪৮০ জন গুণী ব্যক্তি ছাড়াও ২টি প্রতিষ্ঠান একুশে পদক পেয়েছে। একুশে পদকে ২ লক্ষ টাকা, ১৮ ক্যারেট মানের ৩৫ গ্রাম স্বর্ণপদক এবং একটি সনদ প্রদান করা হয়। পদকটির ডিজাইন করেছেন শিল্পী নিতুন কুণ্ডু। প্রাথমিকভাবে নগদ অর্থ ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হতো, কিন্তু বর্তমানে ২ লক্ষ টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। ১৯৭৬ সালে প্রথমবারের মতো নয়জন গুণী ব্যক্তিকে একুশে পদক দেওয়া হয়। তাঁরা হলেন— কাজী নজরুল ইসলাম (সাহিত্য), আব্দুল কাদির (সাহিত্য), জসীমউদ্দীন (সাহিত্য), সুফিয়া কামাল (সাহিত্য), আবুল কালাম শামসুদ্দীন (সাংবাদিকতা), মুহম্মদ কুদরাত-ই-খুদা (শিক্ষা), আবদুস সালাম (সাংবাদিকতা), তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া (সাংবাদিকতা), মুহম্মদ মনসুর উদ্দিন (শিক্ষা)। মরণোত্তর একুশে পদক প্রদানের দৃষ্টান্তও লক্ষ করা যায়। পুরস্কারের বিভাগ মোটামুটি নির্দিষ্ট হলেও বিজয়ী ব্যক্তির সংখ্যা কিন্তু প্রতি বছর একই নাও হতে পারে। এ পর্যন্ত বছরে সর্বনিম্ন একজন থেকে সর্বোচ্চ পনেরো জন পুরস্কারের জন্যে নির্বাচিত হয়েছেন । সর্বশেষ একুশে পদক প্রদান করা হয়েছে ২০১৯ সালে। এ বছর একুশে পদকপ্রাপ্তদের সংখ্যা ২১। একুশে পদক জাতীয় কৃতী সন্তানদের সম্মানিত করার এক মহৎ উদ্যোগ হিসেবে সর্বমহলে স্বীকৃত। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] একুশে পদক কী? ব্যাখ্যা করুন। [/INST] বাংলাদেশের একটি জাতীয় এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার হলো একুশে পদক। বাংলাদেশের বিশিষ্ট ভাষাসৈনিক, ভাষাবিদ, সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, গবেষক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্র্যবিমোচনে অবদানকারী, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে একুশে পদক প্রদান করা হয়। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের শহিদদের স্মরণে ১৯৭৬ সাল থেকে এই পদকের প্রচলন করা হয়েছে। ২০১৯ সাল পর্যন্ত ৪৮০ জন গুণী ব্যক্তি ছাড়াও ২টি প্রতিষ্ঠান একুশে পদক পেয়েছে। একুশে পদকে ২ লক্ষ টাকা, ১৮ ক্যারেট মানের ৩৫ গ্রাম স্বর্ণপদক এবং একটি সনদ প্রদান করা হয়। পদকটির ডিজাইন করেছেন শিল্পী নিতুন কুণ্ডু। প্রাথমিকভাবে নগদ অর্থ ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হতো, কিন্তু বর্তমানে ২ লক্ষ টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। ১৯৭৬ সালে প্রথমবারের মতো নয়জন গুণী ব্যক্তিকে একুশে পদক দেওয়া হয়। তাঁরা হলেন— কাজী নজরুল ইসলাম (সাহিত্য), আব্দুল কাদির (সাহিত্য), জসীমউদ্দীন (সাহিত্য), সুফিয়া কামাল (সাহিত্য), আবুল কালাম শামসুদ্দীন (সাংবাদিকতা), মুহম্মদ কুদরাত-ই-খুদা (শিক্ষা), আবদুস সালাম (সাংবাদিকতা), তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া (সাংবাদিকতা), মুহম্মদ মনসুর উদ্দিন (শিক্ষা)। মরণোত্তর একুশে পদক প্রদানের দৃষ্টান্তও লক্ষ করা যায়। পুরস্কারের বিভাগ মোটামুটি নির্দিষ্ট হলেও বিজয়ী ব্যক্তির সংখ্যা কিন্তু প্রতি বছর একই নাও হতে পারে। এ পর্যন্ত বছরে সর্বনিম্ন একজন থেকে সর্বোচ্চ পনেরো জন পুরস্কারের জন্যে নির্বাচিত হয়েছেন । সর্বশেষ একুশে পদক প্রদান করা হয়েছে ২০১৯ সালে। এ বছর একুশে পদকপ্রাপ্তদের সংখ্যা ২১। একুশে পদক জাতীয় কৃতী সন্তানদের সম্মানিত করার এক মহৎ উদ্যোগ হিসেবে সর্বমহলে স্বীকৃত। </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
আধুনিক গণপ্রজাতন্ত্রী মিশর প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে। আর ব্রিটিশ সৈন্যরা সম্পূর্ণরূপে মিশর ছেড়ে যায় ১৯৫৬ সনে সুয়েজ খালে সংঘটিত ইসরায়েল, ব্রিটেন ও ফ্রান্স কর্তৃক ত্রিপক্ষীয় আগ্রাসনের পরাজয়ের পরে যা সুয়েজ সংকট নামে পরিচিত। এর পর থেকেই মিশর সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন এবং এর নিজস্ব অধিবাসীদের হাতে শাসিত একটি রাষ্ট্ররূপে পরিগণিত হয়। অভ্যন্তরীণ শাসক জামাল আব্দুন নাসের (১৯৫৬-১৯৭০ নাগাদ রাষ্ট্রপতি) মিশরে অনেক পরিবর্তন আনেন এবং তিনিই সিরিয়ার সাথে স্বল্পমেয়াদী ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক(১৯৫৮-১৯৬১) গঠন করেন। ১৯৬৪ সালের গঠিত প্যালেস্টাইন লিবারেশান ফ্রন্ট (পিএলও)-র প্রতিষ্ঠায় তিনি প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করেছিলেন। জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন বা ন্যামের সংগঠনেও নাসেরের ভূমিকা প্রধান ছিল। ১৯৬৪ সালের গঠিত প্যালেস্টাইন লিবারেশান ফ্রন্ট (পিএলও)-র প্রতিষ্ঠায় নাসের প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করেছিলেন। | নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় সুয়েজ সংকট | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
আধুনিক গণপ্রজাতন্ত্রী মিশর প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে। আর ব্রিটিশ সৈন্যরা সম্পূর্ণরূপে মিশর ছেড়ে যায় ১৯৫৬ সনে সুয়েজ খালে সংঘটিত ইসরায়েল, ব্রিটেন ও ফ্রান্স কর্তৃক ত্রিপক্ষীয় আগ্রাসনের পরাজয়ের পরে যা সুয়েজ সংকট নামে পরিচিত। এর পর থেকেই মিশর সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন এবং এর নিজস্ব অধিবাসীদের হাতে শাসিত একটি রাষ্ট্ররূপে পরিগণিত হয়। অভ্যন্তরীণ শাসক জামাল আব্দুন নাসের (১৯৫৬-১৯৭০ নাগাদ রাষ্ট্রপতি) মিশরে অনেক পরিবর্তন আনেন এবং তিনিই সিরিয়ার সাথে স্বল্পমেয়াদী ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক(১৯৫৮-১৯৬১) গঠন করেন। ১৯৬৪ সালের গঠিত প্যালেস্টাইন লিবারেশান ফ্রন্ট (পিএলও)-র প্রতিষ্ঠায় তিনি প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করেছিলেন। জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন বা ন্যামের সংগঠনেও নাসেরের ভূমিকা প্রধান ছিল। ১৯৬৪ সালের গঠিত প্যালেস্টাইন লিবারেশান ফ্রন্ট (পিএলও)-র প্রতিষ্ঠায় নাসের প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করেছিলেন। [/INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় সুয়েজ সংকট | </s> |
ডার্থ সিডিয়াস কি খারাপ ছিলেন? ব্যাখ্যা করুন। | হ্যাঁ, ডার্থ সিডিয়াস একজন খারাপ মানুষ ছিলেন। ডার্থ সিডিয়াস ছিলেন একজন অত্যন্ত দক্ষ টেম্পলার এবং লাইটসেবার ব্যবহারকারী। তিনি ছিলেন একজন দক্ষ প্রতারক এবং রাজনীতিবিদও যিনি গ্যালাক্সির অন্ধকার দিক সম্পর্কে জানতেন।
ডার্থ সিডিয়াস গ্যালাক্সিতে অনেক ক্ষতি করেছেন। তিনি গ্যালাক্সির সিনেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল এবং তিনি গ্যালাক্সিতে নিজের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি জেডি অর্ডারকে ধ্বংস করার হুকুম দিয়েছিলেন এবং তিনি গ্যালাক্সির অনেক মানুষকে হত্যা করেছিলেন। তিনি ছিলেন একজন সিথ লর্ড যিনি শক্তি এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্ষুধার্ত ছিলেন। তিনি একজন নিষ্ঠুর এবং অত্যাচারী শাসক ছিলেন যিনি গ্যালাক্সির উপর তার শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য যেকোনো কিছু করতে প্রস্তুত ছিলেন। ডার্থ সিডিয়াস একজন জটিল চরিত্র ছিলেন কিন্তু তিনি নিঃসন্দেহে একজন খারাপ মানুষ ছিলেন।
| Bengali | ben | re-annotations | e8995f1cdd82a20142fcd9842ec4884fe48faee98379bb4007fe0dfb51bc4759 | <s>[INST] ডার্থ সিডিয়াস কি খারাপ ছিলেন? ব্যাখ্যা করুন। [/INST] হ্যাঁ, ডার্থ সিডিয়াস একজন খারাপ মানুষ ছিলেন। ডার্থ সিডিয়াস ছিলেন একজন অত্যন্ত দক্ষ টেম্পলার এবং লাইটসেবার ব্যবহারকারী। তিনি ছিলেন একজন দক্ষ প্রতারক এবং রাজনীতিবিদও যিনি গ্যালাক্সির অন্ধকার দিক সম্পর্কে জানতেন।
ডার্থ সিডিয়াস গ্যালাক্সিতে অনেক ক্ষতি করেছেন। তিনি গ্যালাক্সির সিনেটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল এবং তিনি গ্যালাক্সিতে নিজের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি জেডি অর্ডারকে ধ্বংস করার হুকুম দিয়েছিলেন এবং তিনি গ্যালাক্সির অনেক মানুষকে হত্যা করেছিলেন। তিনি ছিলেন একজন সিথ লর্ড যিনি শক্তি এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্ষুধার্ত ছিলেন। তিনি একজন নিষ্ঠুর এবং অত্যাচারী শাসক ছিলেন যিনি গ্যালাক্সির উপর তার শাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য যেকোনো কিছু করতে প্রস্তুত ছিলেন। ডার্থ সিডিয়াস একজন জটিল চরিত্র ছিলেন কিন্তু তিনি নিঃসন্দেহে একজন খারাপ মানুষ ছিলেন।
</s> |
অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
শৈলেশ্বর চক্রবর্তী (? - ১৯৩২) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব। গোপন বিপ্লবী দলের সদস্য ছিলেন। ১৮ এপ্রিল, ১৯৩০ সালে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার আক্রমণ | ও জালালাবাদ পাহাড়ের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। গ্রেপ্তার এড়িয়ে বিপ্লবী কাজকর্ম চালিয়ে যান। ২৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৩২ তারিখে ইউরোপিয়ান ক্লাব আক্রমণের দায়িত্বপালনে ঘটনাচক্রে অকৃতকার্য হওয়ার নিদারুণ আক্ষেপে আত্মহত্যা করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
শৈলেশ্বর চক্রবর্তী (? - ১৯৩২) ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব। গোপন বিপ্লবী দলের সদস্য ছিলেন। ১৮ এপ্রিল, ১৯৩০ সালে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার আক্রমণ [/INST] ও জালালাবাদ পাহাড়ের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। গ্রেপ্তার এড়িয়ে বিপ্লবী কাজকর্ম চালিয়ে যান। ২৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৩২ তারিখে ইউরোপিয়ান ক্লাব আক্রমণের দায়িত্বপালনে ঘটনাচক্রে অকৃতকার্য হওয়ার নিদারুণ আক্ষেপে আত্মহত্যা করেন। </s> |
ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান বা ঝুলন্ত বাগান সম্পর্কে বলো। | ব্যাবিলনের শূন্য বা ঝুলন্ত বাগান আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ অব্দে ইরাকের ইউফ্রেটিস নদীর । তীরে নির্মিত হয়। সম্রাট নেবুচাদনেজার সম্রাজ্ঞীর প্রেরণায় এটি নির্মাণ করেন। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন সপ্তাশ্চর্যগুলোর একটি। ৪০০০ শ্রমিক রাতদিন পরিশ্রম করে তৈরি করেছিল এই বাগান। প্রথমে নির্মাণ করা হয় বিশাল এক ভিত, যার আয়তন ছিল ৮০০ বর্গফুট। ভিতটিকে স্থাপন করা হয় তৎকালীন সম্রাটের খাস উপাসনালয়ের সুবিস্তৃত ছাদে। ভিত্তি স্থাপন করার পর মাটি থেকে এর উচ্চতা দাঁড়িয়েছিল ৮০ ফুট। এ ভিত্তির উপরেই নির্মিত হয়েছিল বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও বিস্ময়কর এক ফুলের বাগান, যা দূর থেকে শূন্যে ঝুলন্ত বাগান বলে মনে হতো। বাগানটি পরিচর্যার কাজে নিয়োজিত ছিল ১০৫০ জন মালি। ৫০০০ থেকে ৬০০০ প্রকার ফুলের চারা রোপণ করা হয়েছিল বাগানটিতে । ৮০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত বাগানের সুউচ্চ ধাপগুলোতে নদী থেকে জল উঠানো হতো মোটা পেঁচানো নলের সাহায্যে। খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতকে এক ভূমিকম্পে এ সুন্দর উদ্যানটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায় ৷ তবে অনেকের মতে, ভূমিকম্পে নয় বরং ৫১৪ খ্রিষ্টাব্দে পার্শ্ববর্তী পারস্য রাজ্যের সাথে এক ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে এই সুন্দর উদ্যানটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায়।। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad | <s>[INST] ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান বা ঝুলন্ত বাগান সম্পর্কে বলো। [/INST] ব্যাবিলনের শূন্য বা ঝুলন্ত বাগান আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ অব্দে ইরাকের ইউফ্রেটিস নদীর । তীরে নির্মিত হয়। সম্রাট নেবুচাদনেজার সম্রাজ্ঞীর প্রেরণায় এটি নির্মাণ করেন। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন সপ্তাশ্চর্যগুলোর একটি। ৪০০০ শ্রমিক রাতদিন পরিশ্রম করে তৈরি করেছিল এই বাগান। প্রথমে নির্মাণ করা হয় বিশাল এক ভিত, যার আয়তন ছিল ৮০০ বর্গফুট। ভিতটিকে স্থাপন করা হয় তৎকালীন সম্রাটের খাস উপাসনালয়ের সুবিস্তৃত ছাদে। ভিত্তি স্থাপন করার পর মাটি থেকে এর উচ্চতা দাঁড়িয়েছিল ৮০ ফুট। এ ভিত্তির উপরেই নির্মিত হয়েছিল বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও বিস্ময়কর এক ফুলের বাগান, যা দূর থেকে শূন্যে ঝুলন্ত বাগান বলে মনে হতো। বাগানটি পরিচর্যার কাজে নিয়োজিত ছিল ১০৫০ জন মালি। ৫০০০ থেকে ৬০০০ প্রকার ফুলের চারা রোপণ করা হয়েছিল বাগানটিতে । ৮০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত বাগানের সুউচ্চ ধাপগুলোতে নদী থেকে জল উঠানো হতো মোটা পেঁচানো নলের সাহায্যে। খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতকে এক ভূমিকম্পে এ সুন্দর উদ্যানটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায় ৷ তবে অনেকের মতে, ভূমিকম্পে নয় বরং ৫১৪ খ্রিষ্টাব্দে পার্শ্ববর্তী পারস্য রাজ্যের সাথে এক ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে এই সুন্দর উদ্যানটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায়।। </s> |
একটি জেব্রা কি অনন্য স্ট্রাইপ আছে? | হ্যাঁ প্রতিটি জেব্রার একটি অনন্য স্ট্রাইপ রয়েছে, যা আঙ্গুলের ছাপের মতোই স্বতন্ত্র | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] একটি জেব্রা কি অনন্য স্ট্রাইপ আছে? [/INST] হ্যাঁ প্রতিটি জেব্রার একটি অনন্য স্ট্রাইপ রয়েছে, যা আঙ্গুলের ছাপের মতোই স্বতন্ত্র </s> |
বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবি সিরাজুদ্দীন হোসেন কবে জন্মগ্রহণ করেন ?
এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন ? | না, এটি একটি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন নয় | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবি সিরাজুদ্দীন হোসেন কবে জন্মগ্রহণ করেন ?
এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন ? [/INST] না, এটি একটি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন নয় | </s> |
"বেশির ভাগ আর্থিক সিদ্ধান্তই ঝুঁকি ও আয়ের মধ্যে ট্রেড অফ" কথাটি ব্যাখ্যা করো। | ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মৌলিক বা প্রধান সিদ্ধান্তসমূহ হচ্ছে -(ক) বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত; (খ) অর্থসংস্থানের সিদ্ধান্ত; (গ) লভ্যাংশ সিদ্ধান্ত। এসব সিদ্ধান্তগুলো পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এবং গৌণভাবে কারবারের ঝুঁকি ও মুনাফা অর্জন হারকে সমন্বিত করে শেয়ার-এর বাজার মূল্যকে প্রভাবিত করে। প্রতিটি ব্যবসা পরিচালনাতেই ঝুঁকির সৃষ্টি হয়। এই ঝুঁকিকে উপেক্ষা করে কারবারের মুনাফা বৃদ্ধি করাই হচ্ছে প্রতিটি কারবারি প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য। আর এই ঝুঁকি পরিহার করে মুনাফা অর্জনের প্রচেষ্টাই হচ্ছে ঝুঁকি ও আয়ের সমন্বয় সাধন। কারবারের আর্থিক সিদ্ধান্তগুলো এমনভাবে গ্রহণ করা হয় যাতে কারবারে ঝুঁকি কম থাকে এবং মুনাফা বেশি থাকে। এজন্য একজন আর্থিক ব্যবস্থাপককে এমনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয় যার দ্বারা প্রয়োজনীয় ঝুঁকি এড়ানো যায়। কারবারের প্রত্যেকটি কাজকে ঝুঁকির হাত হতে রক্ষা করার জন্য নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। তাই বলা হয়, বেশির ভাগ আর্থিক সিদ্ধান্তই ঝুঁকি ও আয়ের মধ্যে ট্রেড অফ। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "বেশির ভাগ আর্থিক সিদ্ধান্তই ঝুঁকি ও আয়ের মধ্যে ট্রেড অফ" কথাটি ব্যাখ্যা করো। [/INST] ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মৌলিক বা প্রধান সিদ্ধান্তসমূহ হচ্ছে -(ক) বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত; (খ) অর্থসংস্থানের সিদ্ধান্ত; (গ) লভ্যাংশ সিদ্ধান্ত। এসব সিদ্ধান্তগুলো পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এবং গৌণভাবে কারবারের ঝুঁকি ও মুনাফা অর্জন হারকে সমন্বিত করে শেয়ার-এর বাজার মূল্যকে প্রভাবিত করে। প্রতিটি ব্যবসা পরিচালনাতেই ঝুঁকির সৃষ্টি হয়। এই ঝুঁকিকে উপেক্ষা করে কারবারের মুনাফা বৃদ্ধি করাই হচ্ছে প্রতিটি কারবারি প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য। আর এই ঝুঁকি পরিহার করে মুনাফা অর্জনের প্রচেষ্টাই হচ্ছে ঝুঁকি ও আয়ের সমন্বয় সাধন। কারবারের আর্থিক সিদ্ধান্তগুলো এমনভাবে গ্রহণ করা হয় যাতে কারবারে ঝুঁকি কম থাকে এবং মুনাফা বেশি থাকে। এজন্য একজন আর্থিক ব্যবস্থাপককে এমনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয় যার দ্বারা প্রয়োজনীয় ঝুঁকি এড়ানো যায়। কারবারের প্রত্যেকটি কাজকে ঝুঁকির হাত হতে রক্ষা করার জন্য নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। তাই বলা হয়, বেশির ভাগ আর্থিক সিদ্ধান্তই ঝুঁকি ও আয়ের মধ্যে ট্রেড অফ। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
১৯৬০ সালে বাফা থেকে পাস করে তিনি বাফার নৃত্যশিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন এবং ১৯৯৮ সালে অধ্যক্ষ পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ঝুনু এসময়ে বেশ কিছু নৃত্যনাট্য পরিচালনা করেন এবং অংশগ্রহণ করেন। ডঃ এনামুল হক রচিত "সূর্যমুখী নদী", "উত্তরণের দেশে", "হাজার তারের বীণা" নৃত্যনাট্যসমূহ পরিচালনা ও অংশগ্রহণ করেছেন। "উত্তরণের দেশে" নৃত্যনাট্যটি একুশে ফেব্রুয়ারির ওপর ভিত্তি করে রচিত এবং "সূর্যমুখী নদী" গীতিনৃত্যনাট্যটি | বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ওপর রচিত। তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রযোজনায় "দি ম্যালডি" নৃত্যনাট্য পরিচালনা করেন। শিশুদের জীবনভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ নৃত্যনাট্য "দেখব এবার জগত্টাকে" পরিচালনা করেছেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
১৯৬০ সালে বাফা থেকে পাস করে তিনি বাফার নৃত্যশিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন এবং ১৯৯৮ সালে অধ্যক্ষ পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ঝুনু এসময়ে বেশ কিছু নৃত্যনাট্য পরিচালনা করেন এবং অংশগ্রহণ করেন। ডঃ এনামুল হক রচিত "সূর্যমুখী নদী", "উত্তরণের দেশে", "হাজার তারের বীণা" নৃত্যনাট্যসমূহ পরিচালনা ও অংশগ্রহণ করেছেন। "উত্তরণের দেশে" নৃত্যনাট্যটি একুশে ফেব্রুয়ারির ওপর ভিত্তি করে রচিত এবং "সূর্যমুখী নদী" গীতিনৃত্যনাট্যটি [/INST] বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ওপর রচিত। তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রযোজনায় "দি ম্যালডি" নৃত্যনাট্য পরিচালনা করেন। শিশুদের জীবনভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ নৃত্যনাট্য "দেখব এবার জগত্টাকে" পরিচালনা করেছেন। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
তিনি ১৯১৫ সালে মহাত্মা গান্ধীর সাথে দেখা করেছিলেন এবং অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে পুরো সময়ের সাথে জড়িত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং তার আইনি অনুশীলন ত্যাগ করেছিলেন। গাঁধীর চম্পরন ও খেদা সত্যগ্রহ গ্রহণের ক্ষেত্রে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। গান্ধী তার সাথে রাজেন্দ্র প্রসাদ এবং অনুগ্রহ নারায়ণ সিনহাকে সাফল্যের সাথে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বাছাই করেছিলেন। গান্ধী প্রসাদের উতসর্গ দেখে এতই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তিনি তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, "দ্য স্টোরি অফ মাই এক্সপেরিমেন্টস উইথ ট্রুথ-" এ তার প্রতি পূর্ণ অধ্যায় আলাদা করে রেখেছিলেন, যার নাম "দ্য বিহারী"। | স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহাত্মা গান্ধীর সাথে দেখা | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
তিনি ১৯১৫ সালে মহাত্মা গান্ধীর সাথে দেখা করেছিলেন এবং অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে পুরো সময়ের সাথে জড়িত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং তার আইনি অনুশীলন ত্যাগ করেছিলেন। গাঁধীর চম্পরন ও খেদা সত্যগ্রহ গ্রহণের ক্ষেত্রে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। গান্ধী তার সাথে রাজেন্দ্র প্রসাদ এবং অনুগ্রহ নারায়ণ সিনহাকে সাফল্যের সাথে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বাছাই করেছিলেন। গান্ধী প্রসাদের উতসর্গ দেখে এতই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তিনি তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, "দ্য স্টোরি অফ মাই এক্সপেরিমেন্টস উইথ ট্রুথ-" এ তার প্রতি পূর্ণ অধ্যায় আলাদা করে রেখেছিলেন, যার নাম "দ্য বিহারী"। [/INST] স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহাত্মা গান্ধীর সাথে দেখা | </s> |
ডাল তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর | পানি দিয়ে কাঁচা ডাল পরিষ্কার করুন। একটি প্যানে তেল গরম করুন। তেল গরম হলে মশলা, পেঁয়াজ এবং সবজি দিন এবং পেঁয়াজ সোনালি বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। তারপর ডাল যোগ করুন এবং জল যোগ করুন এবং আধা ঘন্টা আঁচ করতে দিন। গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] ডাল তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর [/INST] পানি দিয়ে কাঁচা ডাল পরিষ্কার করুন। একটি প্যানে তেল গরম করুন। তেল গরম হলে মশলা, পেঁয়াজ এবং সবজি দিন এবং পেঁয়াজ সোনালি বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। তারপর ডাল যোগ করুন এবং জল যোগ করুন এবং আধা ঘন্টা আঁচ করতে দিন। গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন </s> |
আরব দেশের নামকরণ হয়েছে কীভাবে? | মরুময় বৈশিষ্ট্য এবং ভৌগোলিক অবস্থানের ভিত্তিতে আরব দেশটির নামকরণ হয়েছে।
আরব শব্দটি আরাবাতুন শব্দ থেকে এসেছে, যার অর্থ বৃক্ষলতাহীন মরুভূমি। কেউ কেউ মনে করে করেন প্রাচীন হেজাজের তায়ামা প্রদেশের 'আরাবা' অঞ্চলের নাম থেকে আরব শব্দটি এসেছে। অন্য সূত্র মতে, হিব্রু শব্দ আবহার (মরুভূমি) শব্দ থেকে আরব শব্দের উৎপত্তি। কারও কারও মতে আরব শব্দের অর্থ বাগ্মিতা। আর আরববাসী ছিল বাগ্মিতায় বিশেষভাবে দক্ষ। তাই ধারণা করা হয় বাগ্মি মানুষের আবাসভূমির নাম রাখা হয়েছে আরব। তবে মরুময় বৈশিষ্ট্যের কারণেই ওই অঞ্চলের নাম আরব হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। আরব উপদ্বীপটির তিন দিকে পানি ও এক দিক স্থলবেষ্টিত হওয়ায় আরববাসী একে জাজিরাতুল আরব বা আরব উপদ্বীপ বলে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] আরব দেশের নামকরণ হয়েছে কীভাবে? [/INST] মরুময় বৈশিষ্ট্য এবং ভৌগোলিক অবস্থানের ভিত্তিতে আরব দেশটির নামকরণ হয়েছে।
আরব শব্দটি আরাবাতুন শব্দ থেকে এসেছে, যার অর্থ বৃক্ষলতাহীন মরুভূমি। কেউ কেউ মনে করে করেন প্রাচীন হেজাজের তায়ামা প্রদেশের 'আরাবা' অঞ্চলের নাম থেকে আরব শব্দটি এসেছে। অন্য সূত্র মতে, হিব্রু শব্দ আবহার (মরুভূমি) শব্দ থেকে আরব শব্দের উৎপত্তি। কারও কারও মতে আরব শব্দের অর্থ বাগ্মিতা। আর আরববাসী ছিল বাগ্মিতায় বিশেষভাবে দক্ষ। তাই ধারণা করা হয় বাগ্মি মানুষের আবাসভূমির নাম রাখা হয়েছে আরব। তবে মরুময় বৈশিষ্ট্যের কারণেই ওই অঞ্চলের নাম আরব হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। আরব উপদ্বীপটির তিন দিকে পানি ও এক দিক স্থলবেষ্টিত হওয়ায় আরববাসী একে জাজিরাতুল আরব বা আরব উপদ্বীপ বলে। </s> |
এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
জাতীয় দিবসের সাথে জাতির গৌরব জড়িত পাশাপাশি দিবসটি দেশ থেকে দেশে ভিন্ন মাত্রায় ব্যাপকভাবে পালিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, ১২ই অক্টোবর স্পেনের জাতীয় দিবস ফিয়েস্তা ন্যাসিয়োনাল ডি এস্পানা পালিত হয়, যে দিনটি অন্যান্য দেশে কলম্বাস দিবস বা দিয়া দে লা রাজা হিসাবে পালিত হয় এবং ক্রিস্টোফার কলম্বাসের আমেরিকাতে আগমনের বার্ষিকী উপলক্ষে উদযাপিত হয়। দিবসটি উদ্যাপন উপলক্ষে মাদ্রিদে একটি সামরিক প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়। ফ্রান্সের জাতীয় দিবস ১৪ জুলাই এবং বাস্তিলের বিক্ষোভের দিনটি ফেতে ন্যাশিওনাল নামে পরিচিত (ইংরেজি ভাষী দেশগুলিতে বাস্তিল দিবস হিসাবে পরিচিত), যা ফরাসী বিপ্লবের সূচনা হিসাবে বিবেচিত হয় তার স্মরণে পালিত হয়। এটি ব্যাপকভাবে উদযাপিত হয় এবং বিপুল পরিমানে ফরাসি তেরঙ্গা উড়তে থাকে, প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি প্যারিসের শঁজেলিজে সামরিক কুচকাওয়াজে অংশ নেন। যুক্তরাষ্ট্রে ৪ জুলাই স্বাধীনতা দিবস প্যারেড, আতশবাজি, বনভোজন আর ঝলসান মাংস দিয়ে ব্যাপকভাবে উদযাপিত হয়। আয়ারল্যান্ডে ১৭ মার্চ সেন্ট প্যাট্রিক দিবস জাতীয় দিবসের সমতুল্য এবং বহু বছর ধরে এদিনে সরকারী ছুটি পালিত হচ্ছে। তবে, যুক্তরাজ্যের অন্তর্গত দেশগুলিতে রক্ষাকর্তা সাধু দিবস স্বল্প-পরিসরে পালিত হয়। সাম্প্রতিক কালে ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলসের জাতীয় দিনগুলি পালনের জন্য প্রচারণা শুরু হয়েছে, স্কটিশ সংসদে সেন্ট অ্যান্ড্রুস ডে ব্যাংক হলিডে (স্কটল্যান্ড) আইন ২০০৭ পাস করার পরে সেন্ট অ্যান্ড্রু দিবসকে একটি সরকারী ব্যাঙ্ক ছুটির দিন হিসাবে পালন করা হয়। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে যুক্তরাজ্যের জন্য একটি জাতীয় দিবসের প্রস্তাব দেওয়া হয়। | বাস্তিলের বিক্ষোভের | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
জাতীয় দিবসের সাথে জাতির গৌরব জড়িত পাশাপাশি দিবসটি দেশ থেকে দেশে ভিন্ন মাত্রায় ব্যাপকভাবে পালিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, ১২ই অক্টোবর স্পেনের জাতীয় দিবস ফিয়েস্তা ন্যাসিয়োনাল ডি এস্পানা পালিত হয়, যে দিনটি অন্যান্য দেশে কলম্বাস দিবস বা দিয়া দে লা রাজা হিসাবে পালিত হয় এবং ক্রিস্টোফার কলম্বাসের আমেরিকাতে আগমনের বার্ষিকী উপলক্ষে উদযাপিত হয়। দিবসটি উদ্যাপন উপলক্ষে মাদ্রিদে একটি সামরিক প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়। ফ্রান্সের জাতীয় দিবস ১৪ জুলাই এবং বাস্তিলের বিক্ষোভের দিনটি ফেতে ন্যাশিওনাল নামে পরিচিত (ইংরেজি ভাষী দেশগুলিতে বাস্তিল দিবস হিসাবে পরিচিত), যা ফরাসী বিপ্লবের সূচনা হিসাবে বিবেচিত হয় তার স্মরণে পালিত হয়। এটি ব্যাপকভাবে উদযাপিত হয় এবং বিপুল পরিমানে ফরাসি তেরঙ্গা উড়তে থাকে, প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি প্যারিসের শঁজেলিজে সামরিক কুচকাওয়াজে অংশ নেন। যুক্তরাষ্ট্রে ৪ জুলাই স্বাধীনতা দিবস প্যারেড, আতশবাজি, বনভোজন আর ঝলসান মাংস দিয়ে ব্যাপকভাবে উদযাপিত হয়। আয়ারল্যান্ডে ১৭ মার্চ সেন্ট প্যাট্রিক দিবস জাতীয় দিবসের সমতুল্য এবং বহু বছর ধরে এদিনে সরকারী ছুটি পালিত হচ্ছে। তবে, যুক্তরাজ্যের অন্তর্গত দেশগুলিতে রক্ষাকর্তা সাধু দিবস স্বল্প-পরিসরে পালিত হয়। সাম্প্রতিক কালে ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলসের জাতীয় দিনগুলি পালনের জন্য প্রচারণা শুরু হয়েছে, স্কটিশ সংসদে সেন্ট অ্যান্ড্রুস ডে ব্যাংক হলিডে (স্কটল্যান্ড) আইন ২০০৭ পাস করার পরে সেন্ট অ্যান্ড্রু দিবসকে একটি সরকারী ব্যাঙ্ক ছুটির দিন হিসাবে পালন করা হয়। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে যুক্তরাজ্যের জন্য একটি জাতীয় দিবসের প্রস্তাব দেওয়া হয়। [/INST] বাস্তিলের বিক্ষোভের | </s> |
মৌলিক গণতন্ত্র কী? ব্যাখ্যা করো। | মৌলিক গণতন্ত্র হলো ১৯৫৮ সালে স্বৈরশাসক আইয়ুব খান প্রবর্তিত অগণতান্ত্রিক নির্বাচন ব্যবস্থা।
জেনারেল আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালের ২৭শে অক্টোবর ক্ষমতা দখলের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর নিজের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার লক্ষ্যে মৌলিক গণতন্ত্র (বেসিক ডেমোক্রেসি) নামে পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতি চালু করেন। এই পদ্ধতিতে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচিত ৮০ হাজার ইউনিয়ন কাউন্সিল (বর্তমান ইউনিয়ন পরিষদ) সদস্য নিয়ে নির্বাচকমণ্ডলী গঠন করা হয় । এতে তাদের ভোটেই প্রেসিডেন্ট এবং জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সকল সদস্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মৌলিক গণতন্ত্র কী? ব্যাখ্যা করো। [/INST] মৌলিক গণতন্ত্র হলো ১৯৫৮ সালে স্বৈরশাসক আইয়ুব খান প্রবর্তিত অগণতান্ত্রিক নির্বাচন ব্যবস্থা।
জেনারেল আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালের ২৭শে অক্টোবর ক্ষমতা দখলের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর নিজের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার লক্ষ্যে মৌলিক গণতন্ত্র (বেসিক ডেমোক্রেসি) নামে পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতি চালু করেন। এই পদ্ধতিতে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচিত ৮০ হাজার ইউনিয়ন কাউন্সিল (বর্তমান ইউনিয়ন পরিষদ) সদস্য নিয়ে নির্বাচকমণ্ডলী গঠন করা হয় । এতে তাদের ভোটেই প্রেসিডেন্ট এবং জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সকল সদস্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়। </s> |