inputs
stringlengths 10
2.28k
| targets
stringlengths 2
4.55k
| language
stringclasses 1
value | language_code
stringclasses 1
value | annotation_type
stringclasses 2
values | user_id
stringclasses 15
values | text
stringlengths 59
4.64k
|
---|---|---|---|---|---|---|
অধিবর্ষ বলতে কী বোঝায়? | অধিবর্ষ বলতে ৩৬৬ দিনে এক বছর হওয়াকে বোঝায়।
সূর্যকে একবার পরিক্রমণ করতে পৃথিবীর যে সময় লাগে তাকে সৌরবছর বলা হয়। সাধারণত ৩৬৫ দিনে সৌরবছর গণনা করা হয়। কিন্তু সূর্যকে একবার পরিক্রমণ করতে পৃথিবীর আসলে ঠিক ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড সময় লাগে। তাই প্রতি চার বছরে একদিন বাড়িয়ে ইংরেজি চতুর্থ বছর ৩৬৬ দিনে গণনা করা হয়। সে বছর ফেব্রুয়ারি মাস ২৮ দিনের পরিবর্তে ২৯ দিনে ধরা হয়। এরূপ বছরকে অধিবর্ষ বলা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] অধিবর্ষ বলতে কী বোঝায়? [/INST] অধিবর্ষ বলতে ৩৬৬ দিনে এক বছর হওয়াকে বোঝায়।
সূর্যকে একবার পরিক্রমণ করতে পৃথিবীর যে সময় লাগে তাকে সৌরবছর বলা হয়। সাধারণত ৩৬৫ দিনে সৌরবছর গণনা করা হয়। কিন্তু সূর্যকে একবার পরিক্রমণ করতে পৃথিবীর আসলে ঠিক ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড সময় লাগে। তাই প্রতি চার বছরে একদিন বাড়িয়ে ইংরেজি চতুর্থ বছর ৩৬৬ দিনে গণনা করা হয়। সে বছর ফেব্রুয়ারি মাস ২৮ দিনের পরিবর্তে ২৯ দিনে ধরা হয়। এরূপ বছরকে অধিবর্ষ বলা হয়। </s> |
"প্রকৃতির অভিশাপ" শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লেখ। | যা মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে তাই দুর্যোগ। আর প্রাকৃতিক কারণে যে দুর্যোগের সৃষ্টি হয়, তাই প্রাকৃতিক দুর্যোগ। আর এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংঘটিত হয় প্রকৃতির অভিশাপের কারণে। প্রকৃতি যখন প্রাকৃতিক নিয়মানুসারে বা স্বাভাবিক ধারায় চলতে গিয়ে বাধাগ্রস্ত হয় তখন প্রকৃতিতে দেখা দেয় বৈরীভাব। প্রকৃতির এই বৈরীভাব মানুষের জন্য অকল্যাণকর বা অভিশাপস্বরূপ। প্রকৃতির অভিশাপের ফলে সৃষ্টি হয় কাল বৈশাখী ঝড়, ঘূর্ণিঝড়, হারিকেন, টর্নেডো, খরা, অতিবৃষ্টি, বন্যা, ভূমিধস, নদীভাঙন ইত্যাদি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এসব দুর্যোগ এবং দুর্যোগের ফলে সাধিত ক্ষয়ক্ষতির জন্য মানুষের অসচেতনতা দায়ী। যে দেশ যত বেশি অসচেতন সে দেশ তত বেশি প্রকৃতির অভিশাপ বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখীন হয়। যেমন বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে দুর্যোগের প্রবণতা বেশি। নির্বিচারে ও অনিয়মতান্ত্রিকভাবে পাহাড় কাটার কারণে ভূমিধস হচ্ছে। গাছপালা কেটে ফেলার ফলে অকাল বৃষ্টি হচ্ছে। বনাঞ্চল বা বন-জঙ্গল পুড়িয়ে ফেলা বা কেটে উজাড় করার কারণে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে নানা রকম প্রাকৃতিক দুর্যোগ সৃষ্টি হচ্ছে। আর এসব দুর্যোগের কারণে প্রাণহানি ঘটে, সম্পদ ও ফসলের ক্ষতিসহ নানা রোগ ব্যাধি দেখা দেয়। সুতরাং প্রকৃতির অভিশাপ থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় গণসচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং পরিকল্পিতভাবে প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করা। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "প্রকৃতির অভিশাপ" শিরোনামে ১টি অনুচ্ছেদ লেখ। [/INST] যা মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে তাই দুর্যোগ। আর প্রাকৃতিক কারণে যে দুর্যোগের সৃষ্টি হয়, তাই প্রাকৃতিক দুর্যোগ। আর এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংঘটিত হয় প্রকৃতির অভিশাপের কারণে। প্রকৃতি যখন প্রাকৃতিক নিয়মানুসারে বা স্বাভাবিক ধারায় চলতে গিয়ে বাধাগ্রস্ত হয় তখন প্রকৃতিতে দেখা দেয় বৈরীভাব। প্রকৃতির এই বৈরীভাব মানুষের জন্য অকল্যাণকর বা অভিশাপস্বরূপ। প্রকৃতির অভিশাপের ফলে সৃষ্টি হয় কাল বৈশাখী ঝড়, ঘূর্ণিঝড়, হারিকেন, টর্নেডো, খরা, অতিবৃষ্টি, বন্যা, ভূমিধস, নদীভাঙন ইত্যাদি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এসব দুর্যোগ এবং দুর্যোগের ফলে সাধিত ক্ষয়ক্ষতির জন্য মানুষের অসচেতনতা দায়ী। যে দেশ যত বেশি অসচেতন সে দেশ তত বেশি প্রকৃতির অভিশাপ বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখীন হয়। যেমন বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে দুর্যোগের প্রবণতা বেশি। নির্বিচারে ও অনিয়মতান্ত্রিকভাবে পাহাড় কাটার কারণে ভূমিধস হচ্ছে। গাছপালা কেটে ফেলার ফলে অকাল বৃষ্টি হচ্ছে। বনাঞ্চল বা বন-জঙ্গল পুড়িয়ে ফেলা বা কেটে উজাড় করার কারণে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে নানা রকম প্রাকৃতিক দুর্যোগ সৃষ্টি হচ্ছে। আর এসব দুর্যোগের কারণে প্রাণহানি ঘটে, সম্পদ ও ফসলের ক্ষতিসহ নানা রোগ ব্যাধি দেখা দেয়। সুতরাং প্রকৃতির অভিশাপ থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় গণসচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং পরিকল্পিতভাবে প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করা। </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
পশ্চিম পাকিস্তানি প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে স্পষ্ট বক্তব্যের জন্য এবং পাকিস্তানি ইউনিয়নে গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সমর্থনের জন্য পত্রিকাটি বিখ্যাত ছিলো। ১৯৭০ সালের প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পর পূর্ব পাকিস্তানে রাজনৈতিক সংকট ও গণ বিদ্রোহ চলাকালীন সময়ে ফোরামের নেতৃত্বে বঙ্গীয় বুদ্ধিজীবীরা পাকিস্তানি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে সমালোচনা ও পূর্ব পাকিস্তানের সাথে পশ্চিম পাকিস্তানের বিচ্ছেদ তথা স্বাধীনতার অপরিহার্যতা তলে ধেরে। ২৬ মার্চ ১৯৭১ সালে অপারেশন সার্চলাইটের প্রথম মুহূর্তে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পত্রিকাটি বন্ধ করে দেয়। | অপারেশন সার্চলাইট | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
পশ্চিম পাকিস্তানি প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে স্পষ্ট বক্তব্যের জন্য এবং পাকিস্তানি ইউনিয়নে গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সমর্থনের জন্য পত্রিকাটি বিখ্যাত ছিলো। ১৯৭০ সালের প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পর পূর্ব পাকিস্তানে রাজনৈতিক সংকট ও গণ বিদ্রোহ চলাকালীন সময়ে ফোরামের নেতৃত্বে বঙ্গীয় বুদ্ধিজীবীরা পাকিস্তানি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে সমালোচনা ও পূর্ব পাকিস্তানের সাথে পশ্চিম পাকিস্তানের বিচ্ছেদ তথা স্বাধীনতার অপরিহার্যতা তলে ধেরে। ২৬ মার্চ ১৯৭১ সালে অপারেশন সার্চলাইটের প্রথম মুহূর্তে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পত্রিকাটি বন্ধ করে দেয়। [/INST] অপারেশন সার্চলাইট | </s> |
নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো:
এ যুগে পাঠক হচ্ছে জনসাধারণ, সুতরাং তাদের মনোরঞ্জন করতে হলে অতি সস্তা খেলনা গড়তে হবে, নইলে তা বাজারে কাটবে না। এবং সস্তা করার অর্থ খেলা করা। বৈশ্য লেখকের পক্ষেই শূদ্র পাঠকের মনোরঞ্জন করা সঙ্গত। অতএব সাহিত্যে আর যাই কর না কেন, পাঠক সমাজের মনোরঞ্জন করবার চেষ্টা করো না। | প্রদত্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ নিম্নরূপ:
পাঠকের মনোরঞ্জন করতে গেলে সাহিত্য তার ধর্মচ্যুত হয়। সাহিত্যের উদ্দেশ্য আনন্দ দেয়া, মনোরঞ্জন নয়। মনোরঞ্জন করতে গেলে সাহিত্য খেলনার মত সামান্য হয়ে যায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিম্নোক্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ বলো:
এ যুগে পাঠক হচ্ছে জনসাধারণ, সুতরাং তাদের মনোরঞ্জন করতে হলে অতি সস্তা খেলনা গড়তে হবে, নইলে তা বাজারে কাটবে না। এবং সস্তা করার অর্থ খেলা করা। বৈশ্য লেখকের পক্ষেই শূদ্র পাঠকের মনোরঞ্জন করা সঙ্গত। অতএব সাহিত্যে আর যাই কর না কেন, পাঠক সমাজের মনোরঞ্জন করবার চেষ্টা করো না। [/INST] প্রদত্ত অনুচ্ছেদের সারাংশ নিম্নরূপ:
পাঠকের মনোরঞ্জন করতে গেলে সাহিত্য তার ধর্মচ্যুত হয়। সাহিত্যের উদ্দেশ্য আনন্দ দেয়া, মনোরঞ্জন নয়। মনোরঞ্জন করতে গেলে সাহিত্য খেলনার মত সামান্য হয়ে যায়। </s> |
পেঁয়াজ কাটলে চোখে পানি আসে কেন? | পেঁয়াজে বিদ্যমান অ্যামিনো এসিডের সালফোক্সাইড যৌগ পেঁয়াজ কাটার সময় পেঁয়াজ থেকে নিঃসৃত অ্যালিনেজ নামক এনজাইম দ্বারা উদ্বায়ী সালফেনিক এসিড তৈরি করে। আর এটা চোখের পানির সাথে বিক্রিয়া করে মৃদু সালফিউরিক এসিড উৎপন্ন করে, যার প্রভাবে চোখে পানি আসে । | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] পেঁয়াজ কাটলে চোখে পানি আসে কেন? [/INST] পেঁয়াজে বিদ্যমান অ্যামিনো এসিডের সালফোক্সাইড যৌগ পেঁয়াজ কাটার সময় পেঁয়াজ থেকে নিঃসৃত অ্যালিনেজ নামক এনজাইম দ্বারা উদ্বায়ী সালফেনিক এসিড তৈরি করে। আর এটা চোখের পানির সাথে বিক্রিয়া করে মৃদু সালফিউরিক এসিড উৎপন্ন করে, যার প্রভাবে চোখে পানি আসে । </s> |
"বিদ্যালয়ের শেষ দিন" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। | এসএসসি পরীক্ষার কিছুদিন আগে আমাদের বিদ্যালয়ে বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কিছুদিনের মধ্যে এসএসসি পাস করে কলেজে ভর্তি হব এ বিষয়টি ভেবে আনন্দ লাগলেও বিদায় নিতে হবে ভেবে আমি ভীষণভাবে বিষণ্ন। কারণ দীর্ঘ পাঁচ বছরের অতি পরিচিত বিদ্যালয় থেকে নতুন জীবনে পদাপর্ণের জন্য বিদায় নিতে হচ্ছে। এ দীর্ঘ সময়ে বিদ্যালয়ের সাথে ধীরে ধীরে এক নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। বিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমণ্ডলী, বন্ধু-বান্ধব, অগণিত ছাত্র ও পরিবেশের সাথে এক আত্মিক সম্পর্ক রচিত হয়েছিল। পরিচিত পরিবেশ-পরিমণ্ডলসহ বিদ্যালয় ছেড়ে যাওয়ার এক অব্যক্ত ব্যথায় আমার মন ব্যথিত হয়ে উঠেছিল। সমস্ত বিদ্যালয়ে একটা ভাবগম্ভীর পরিবেশ বিরাজ করছিল। অশ্রুসজল চোখে প্রিয় শিক্ষকদের কাছ থেকে বিদায় নেওয়ার সময় তাঁরা পরমস্নেহে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের সান্ত্বনা দিলেন। তাঁদের অমূল্য উপদেশ ও দোয়াকে জীবন চলার পাথেয় করে নিয়ে দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে বাসায় ফিরলাম। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "বিদ্যালয়ের শেষ দিন" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। [/INST] এসএসসি পরীক্ষার কিছুদিন আগে আমাদের বিদ্যালয়ে বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কিছুদিনের মধ্যে এসএসসি পাস করে কলেজে ভর্তি হব এ বিষয়টি ভেবে আনন্দ লাগলেও বিদায় নিতে হবে ভেবে আমি ভীষণভাবে বিষণ্ন। কারণ দীর্ঘ পাঁচ বছরের অতি পরিচিত বিদ্যালয় থেকে নতুন জীবনে পদাপর্ণের জন্য বিদায় নিতে হচ্ছে। এ দীর্ঘ সময়ে বিদ্যালয়ের সাথে ধীরে ধীরে এক নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। বিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমণ্ডলী, বন্ধু-বান্ধব, অগণিত ছাত্র ও পরিবেশের সাথে এক আত্মিক সম্পর্ক রচিত হয়েছিল। পরিচিত পরিবেশ-পরিমণ্ডলসহ বিদ্যালয় ছেড়ে যাওয়ার এক অব্যক্ত ব্যথায় আমার মন ব্যথিত হয়ে উঠেছিল। সমস্ত বিদ্যালয়ে একটা ভাবগম্ভীর পরিবেশ বিরাজ করছিল। অশ্রুসজল চোখে প্রিয় শিক্ষকদের কাছ থেকে বিদায় নেওয়ার সময় তাঁরা পরমস্নেহে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের সান্ত্বনা দিলেন। তাঁদের অমূল্য উপদেশ ও দোয়াকে জীবন চলার পাথেয় করে নিয়ে দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে বাসায় ফিরলাম। </s> |
কিউই কোন দেশের জাতীয় পাখি? | কিউই নিউজিল্যান্ডের জাতীয় পাখি | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] কিউই কোন দেশের জাতীয় পাখি? [/INST] কিউই নিউজিল্যান্ডের জাতীয় পাখি </s> |
তুমি কেমন আছো? | আমি ভালো আছি। আমার ব্যাপারে খবর নেওয়ার জন্য তোমায় ধন্যবাদ। তুমি কেমন আছো? | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] তুমি কেমন আছো? [/INST] আমি ভালো আছি। আমার ব্যাপারে খবর নেওয়ার জন্য তোমায় ধন্যবাদ। তুমি কেমন আছো? </s> |
মূলধন কাঠামো ও আর্থিক লিভারেজের মধ্যে সম্পর্ক কী? | কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য বিভিন্ন উৎস ব্যবহার করতে পারে। উৎসগুলো হতে পারে ঋণ বা অগ্রাধিকার শেয়ার বা ইক্যুইটি মূলধন বা সংরক্ষিত মূলধন। প্রতিটির খরচ ভিন্ন ভিন্ন। ঋণের খরচ স্থায়ী, কারণ প্রতিষ্ঠানের লাভ হোক বা না হোক নির্ধারিত হারে ঋণের সুদ প্রদান করতেই হবে। আবার অগ্রাধিকার শেয়ারের লভ্যাংশ স্থায়ী হলেও তা নির্ভর করে মুনাফার উপর। কিন্তু সাধারণ শেয়ারের খরচ স্থায়ী নয়। কারণ লাভ হলেই সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেয়া হবে। তাছাড়া এটি কোম্পানির লভ্যাংশ নীতির উপর নির্ভর করে। মূলধন কাঠামোতে শেয়ার মূলধনের সাথে স্থায়ী ব্যয়বহুল মূলধন বা তহবিল, যেমন- ঋণ ও অগ্রাধিকার শেয়ার মূলধন ব্যবহার করা হয়। আর মূলধন কাঠামোতে স্থায়ী চার্জের তহবিল ব্যবহারই আর্থিক লিভারেজ। স্থায়ী চার্জের কারণে ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এই ঝুঁকির কারণে শেয়ারহোল্ডারদের আয় প্রভাবিত হয়। এ প্রভাব অনুকূল বা প্রতিকূল যে কোন কিছুই হতে পারে। যদিও মূলধন কাঠামোতে লিভারেজ ব্যবহারের উদ্দেশ্য হলো আয় বাড়ানো। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মূলধন কাঠামো ও আর্থিক লিভারেজের মধ্যে সম্পর্ক কী? [/INST] কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য বিভিন্ন উৎস ব্যবহার করতে পারে। উৎসগুলো হতে পারে ঋণ বা অগ্রাধিকার শেয়ার বা ইক্যুইটি মূলধন বা সংরক্ষিত মূলধন। প্রতিটির খরচ ভিন্ন ভিন্ন। ঋণের খরচ স্থায়ী, কারণ প্রতিষ্ঠানের লাভ হোক বা না হোক নির্ধারিত হারে ঋণের সুদ প্রদান করতেই হবে। আবার অগ্রাধিকার শেয়ারের লভ্যাংশ স্থায়ী হলেও তা নির্ভর করে মুনাফার উপর। কিন্তু সাধারণ শেয়ারের খরচ স্থায়ী নয়। কারণ লাভ হলেই সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেয়া হবে। তাছাড়া এটি কোম্পানির লভ্যাংশ নীতির উপর নির্ভর করে। মূলধন কাঠামোতে শেয়ার মূলধনের সাথে স্থায়ী ব্যয়বহুল মূলধন বা তহবিল, যেমন- ঋণ ও অগ্রাধিকার শেয়ার মূলধন ব্যবহার করা হয়। আর মূলধন কাঠামোতে স্থায়ী চার্জের তহবিল ব্যবহারই আর্থিক লিভারেজ। স্থায়ী চার্জের কারণে ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এই ঝুঁকির কারণে শেয়ারহোল্ডারদের আয় প্রভাবিত হয়। এ প্রভাব অনুকূল বা প্রতিকূল যে কোন কিছুই হতে পারে। যদিও মূলধন কাঠামোতে লিভারেজ ব্যবহারের উদ্দেশ্য হলো আয় বাড়ানো। </s> |
নীচে দেওয়া প্রশ্নের উত্তর দিন:
কোন শহরকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয় ? | ঢাকা শহরকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয় | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নীচে দেওয়া প্রশ্নের উত্তর দিন:
কোন শহরকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয় ? [/INST] ঢাকা শহরকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয় | </s> |
বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে কি তুমি একমত? | বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে আমি একমত।
ভাষা আন্দোলন বাঙালিকে জাতীয়তাবোধে ঐক্যবদ্ধ করে। পাকিস্তানের প্রতি বাঙালির যে মোহ কাজ করছিল তা দ্রুত কেটে যায়। নিজস্ব জাতিসত্তা সৃষ্টিতে ভাষা ও সংস্কৃতির সম্পর্ক এবং গুরুত্ব পূর্ব বাংলার মানুষের কাছে অধিকতর স্পষ্ট হয়ে ওঠে। বাঙালি নিজেদের আত্মপরিচয়ে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি গড়ে তোলার গুরুত্ব উপলব্ধি করতে থাকে। ভাষাকেন্দ্রিক এই ঐক্যই বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি রচনা করে যা পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
ভাষার দাবিতেই বাঙালি সর্বপ্রথম অধিকার আদায়ের সংগ্রামে আত্মনিয়োগ করে। এভাবেই বাঙালির মাঝে অধিকার আদায়ের চেতনা জাগ্রত হয়। ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন সফলতার অন্যতম চাবিকাঠি। ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। এই ঐক্যবদ্ধতাই বাঙালিকে এনে দিয়েছে স্বাধীনতার লাল সূর্য। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে কি তুমি একমত? [/INST] বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত রচনা করে— উক্তিটির সাথে আমি একমত।
ভাষা আন্দোলন বাঙালিকে জাতীয়তাবোধে ঐক্যবদ্ধ করে। পাকিস্তানের প্রতি বাঙালির যে মোহ কাজ করছিল তা দ্রুত কেটে যায়। নিজস্ব জাতিসত্তা সৃষ্টিতে ভাষা ও সংস্কৃতির সম্পর্ক এবং গুরুত্ব পূর্ব বাংলার মানুষের কাছে অধিকতর স্পষ্ট হয়ে ওঠে। বাঙালি নিজেদের আত্মপরিচয়ে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি গড়ে তোলার গুরুত্ব উপলব্ধি করতে থাকে। ভাষাকেন্দ্রিক এই ঐক্যই বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি রচনা করে যা পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
ভাষার দাবিতেই বাঙালি সর্বপ্রথম অধিকার আদায়ের সংগ্রামে আত্মনিয়োগ করে। এভাবেই বাঙালির মাঝে অধিকার আদায়ের চেতনা জাগ্রত হয়। ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন সফলতার অন্যতম চাবিকাঠি। ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। এই ঐক্যবদ্ধতাই বাঙালিকে এনে দিয়েছে স্বাধীনতার লাল সূর্য। </s> |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত। সবুজ রং বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি ও তারুণ্যের প্রতীক, বৃত্তের লাল রং উদীয়মান সূর্য, স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্তের প্রতীক। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার এই রূপটি ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি সরকারীভাবে গৃহীত হয়।
প্রশ্ন :
লাল রং কিসের প্রতীক ?
| স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্ত | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত। সবুজ রং বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি ও তারুণ্যের প্রতীক, বৃত্তের লাল রং উদীয়মান সূর্য, স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্তের প্রতীক। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার এই রূপটি ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি সরকারীভাবে গৃহীত হয়।
প্রশ্ন :
লাল রং কিসের প্রতীক ?
[/INST] স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্ত | </s> |
এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে?
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, চীন-ভারত যুদ্ধ ১৯৬২, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ এবং কার্গিল যুদ্ধে এই রেজিমেন্টের সৈনিকদের অবদান ছিলো বীরত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ব্যাটেলিয়নের মধ্যে একটি অশোক চক্র (পদক), পাঁচটি পরম বিশিষ্ট সেবা পদক, দুটি মহাবীর চক্র, ৩টি কীর্তি চক্র, ৫টি বীর চক্র, ১৪টি শৌর্য চক্র, ২টি পদ্মশ্রী, ৫টি অতি বিশিষ্ট সেবা পদক, ৫টি যুদ্ধ সেবা পদক, ৫১টি সেনা পদক এবং ১৬টি বিশিষ্ট সেবা পদক পেয়েছে বিভিন্ন পদবীর সৈন্য এবং কর্মকর্তারা। | চীন-ভারত যুদ্ধ ১৯৬২ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদ কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে?
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, চীন-ভারত যুদ্ধ ১৯৬২, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৬৫, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ এবং কার্গিল যুদ্ধে এই রেজিমেন্টের সৈনিকদের অবদান ছিলো বীরত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ব্যাটেলিয়নের মধ্যে একটি অশোক চক্র (পদক), পাঁচটি পরম বিশিষ্ট সেবা পদক, দুটি মহাবীর চক্র, ৩টি কীর্তি চক্র, ৫টি বীর চক্র, ১৪টি শৌর্য চক্র, ২টি পদ্মশ্রী, ৫টি অতি বিশিষ্ট সেবা পদক, ৫টি যুদ্ধ সেবা পদক, ৫১টি সেনা পদক এবং ১৬টি বিশিষ্ট সেবা পদক পেয়েছে বিভিন্ন পদবীর সৈন্য এবং কর্মকর্তারা। [/INST] চীন-ভারত যুদ্ধ ১৯৬২ | </s> |
নিরাপত্তা ফিউজের বর্ণনা দাও। | বাড়িতে বৈদ্যুতিক লাইনে বা যেকোনো তড়িৎ বর্তনীতে তড়িৎ প্রবাহ একটি নির্দিষ্ট মান অতিক্রম করলে উৎপন্ন তাপের ফলে অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে। এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য বর্তনীতে নিরাপত্তা ফিউজ ব্যবহার করা হয়। এটি সাধারণত টিন ও সীসার মিশ্রণে তৈরি। এর গলনাঙ্ক প্রায় ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তার এমনভাবে বেছে নেওয়া হয় যে লাইনের তার সবচেয়ে বেশি যে প্রবাহমাত্রা সহ্য করতে পারে এই তার এর চেয়েও কম প্রবাহ দ্বারা উৎপন্ন তাপে গলে যায়। বাড়িতে তড়িৎ সরবরাহ লাইনের সাথে চীনামাটির পাত্রের মধ্যে এই তারকে রাখা হয়। তারটি সরবরাহ লাইনের সাথে সিরিজে সংযুক্ত থাকে। সরবরাহ লাইন নিরাপদে যে পর্যন্ত প্রবাহমাত্রা সহ্য করতে পারে এই তারের সহনশীলতা তার চেয়েও কম। তাই প্রবাহমাত্রা বিপদসীমা অতিক্রম করতে গেলে এই তার গলে বর্তনীর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়, ফলে তড়িৎ প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয় ।
যে নিরাপত্তা ফিউজ তারে ৫ অ্যাম্পিয়ার ফিউজ লেখা থাকে সেই তার কোনো বর্তনীতে যুক্ত করলে তা ৫ অ্যাম্পিয়ার পর্যন্ত তড়িৎ প্রবাহ সহ্য করতে পারে। ৫ অ্যাম্পিয়ারের চেয়ে বেশি প্রবাহমাত্রায় ফিউজটি গলে বর্তনীর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিরাপত্তা ফিউজের বর্ণনা দাও। [/INST] বাড়িতে বৈদ্যুতিক লাইনে বা যেকোনো তড়িৎ বর্তনীতে তড়িৎ প্রবাহ একটি নির্দিষ্ট মান অতিক্রম করলে উৎপন্ন তাপের ফলে অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে। এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য বর্তনীতে নিরাপত্তা ফিউজ ব্যবহার করা হয়। এটি সাধারণত টিন ও সীসার মিশ্রণে তৈরি। এর গলনাঙ্ক প্রায় ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তার এমনভাবে বেছে নেওয়া হয় যে লাইনের তার সবচেয়ে বেশি যে প্রবাহমাত্রা সহ্য করতে পারে এই তার এর চেয়েও কম প্রবাহ দ্বারা উৎপন্ন তাপে গলে যায়। বাড়িতে তড়িৎ সরবরাহ লাইনের সাথে চীনামাটির পাত্রের মধ্যে এই তারকে রাখা হয়। তারটি সরবরাহ লাইনের সাথে সিরিজে সংযুক্ত থাকে। সরবরাহ লাইন নিরাপদে যে পর্যন্ত প্রবাহমাত্রা সহ্য করতে পারে এই তারের সহনশীলতা তার চেয়েও কম। তাই প্রবাহমাত্রা বিপদসীমা অতিক্রম করতে গেলে এই তার গলে বর্তনীর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়, ফলে তড়িৎ প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয় ।
যে নিরাপত্তা ফিউজ তারে ৫ অ্যাম্পিয়ার ফিউজ লেখা থাকে সেই তার কোনো বর্তনীতে যুক্ত করলে তা ৫ অ্যাম্পিয়ার পর্যন্ত তড়িৎ প্রবাহ সহ্য করতে পারে। ৫ অ্যাম্পিয়ারের চেয়ে বেশি প্রবাহমাত্রায় ফিউজটি গলে বর্তনীর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
কৈশোরে সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ না করলেও ১৯১৬ সাল থেকে মুজফ্ফর আহমদ বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন রাজনৈতিক আলোচনা, সভা-সেমিনার-মিছিল যোগদান প্রভৃতি শুরু করেন। ১৯১৯ সালে | জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে কলকাতার অনুষ্ঠিত আন্দোলনে তিনি অংশগ্রহণ করেন। ১৯২০ সালে বঙ্গীয় খেলাফত কমিটির সদস্য মনোনিত হলেও তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯২০ সালের শুরুতে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে রাজনীতিই হবে তার জীবনের মূল পেশা। তিনি কাজী নজরুলের সাথে ঠিক করেন একটি ভিন্ন ধর্মী বাংলা দৈনিক বের করার। এ বিষয়ে তারা ফজলুল হক সাহেবের (পরবর্তীতে শেরে বাংলা) সাথে দেখা করেন। হক সাহেব তার নিজের টাকায় পত্রিকা বের করার প্রস্তাব করেন। ১৯২০ সালের ১২ জুলাই মুজফ্ফর আহমদ ও কাজী নজরুল ইসলামের যুগ্ম সম্পাদনায় "নবযুগ" নামক সান্ধ্য পত্রিকা বের হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
কৈশোরে সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ না করলেও ১৯১৬ সাল থেকে মুজফ্ফর আহমদ বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন রাজনৈতিক আলোচনা, সভা-সেমিনার-মিছিল যোগদান প্রভৃতি শুরু করেন। ১৯১৯ সালে [/INST] জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে কলকাতার অনুষ্ঠিত আন্দোলনে তিনি অংশগ্রহণ করেন। ১৯২০ সালে বঙ্গীয় খেলাফত কমিটির সদস্য মনোনিত হলেও তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯২০ সালের শুরুতে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে রাজনীতিই হবে তার জীবনের মূল পেশা। তিনি কাজী নজরুলের সাথে ঠিক করেন একটি ভিন্ন ধর্মী বাংলা দৈনিক বের করার। এ বিষয়ে তারা ফজলুল হক সাহেবের (পরবর্তীতে শেরে বাংলা) সাথে দেখা করেন। হক সাহেব তার নিজের টাকায় পত্রিকা বের করার প্রস্তাব করেন। ১৯২০ সালের ১২ জুলাই মুজফ্ফর আহমদ ও কাজী নজরুল ইসলামের যুগ্ম সম্পাদনায় "নবযুগ" নামক সান্ধ্য পত্রিকা বের হয়। </s> |
টিভিতে পদ্মা সেতুর বিজ্ঞাপনে রাফি দেখল সেতু দিয়ে গাড়ি ও ট্রেন চলছে। সে তার বড় ভাই জামানের কাছে জানতে চাইলে নির্মাণ শেষ না হলেও এভাবে সেতু দিয়ে গাড়ি চলার ভিডিও দেখানো সম্ভব কীভাবে? জামান প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা করল এবং বলল বর্তমানে কখন, কোন যানবাহন, কোথায়, কোন অবস্থানে আছে তাৎক্ষণিক জানাও সম্ভব। জামান কোন প্রযুক্তির ব্যাখ্যা করল তা বর্ণনা কর। | উদ্দীপকে জামানের ব্যাখ্যা করা প্রযুক্তিটি হলো ভার্চুয়াল রিয়েলিটি।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত একটি পরিবেশ, যেখানে ব্যবহারকারী ঐ পরিবেশে মগ্ন হতে, বাস্তবের অনুকরণে সৃষ্ট দৃশ্য উপভোগ করতে, সেই সাথে বাস্তবের ন্যায় শ্রবণানুভূতি এবং দৈহিক ও মানসিক ভাবাবেগ, উত্তেজনা, অনুভূতি প্রভৃতির অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে। বাস্তবের ন্যায় অভিজ্ঞতা অর্জনের অনুভূতি সৃষ্টির জন্য এক্ষেত্রে মাথায়, চোখে, শরীরের বিভিন্ন স্থানে নানা যন্ত্রপাতি পরিধান বা সংযুক্ত করতে হয়— যেগুলো ব্যবহারকারীর শারীরিক অনুভূতি, উত্তেজনা প্রভৃতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তাকে কৃত্রিমভাবে তৈরি বাস্তব জগতের অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এছাড়াও ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে হুবহু বাস্তবের ন্যায় দৃশ্য তৈরিতে ত্রিমাত্রিক এনিমেশন ও সিমুলেশন ব্যবহার করা হয়।
উদ্দীপক অনুসারে রাফি টিভিতে পদ্মা সেতুর বিজ্ঞাপনে, সেতু তৈরির আগেই এর উপর দিয়ে গাড়ি ও ট্রেন চলা দেখতে পায়। ত্রিমাত্রিক জিওমেট্রি, ইফেক্টর, অ্যাপ্লিকেশন ও সিমুলেটর ব্যবহার করে এ ধরনের বাস্তবের ন্যায় পরিবেশ ও বস্তুসমূহ এবং তাদের সিমুলেটেড এনিমেশন তৈরি করা সম্ভব। সুতরাং, উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রযুক্তিটি অবশ্যই ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] টিভিতে পদ্মা সেতুর বিজ্ঞাপনে রাফি দেখল সেতু দিয়ে গাড়ি ও ট্রেন চলছে। সে তার বড় ভাই জামানের কাছে জানতে চাইলে নির্মাণ শেষ না হলেও এভাবে সেতু দিয়ে গাড়ি চলার ভিডিও দেখানো সম্ভব কীভাবে? জামান প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা করল এবং বলল বর্তমানে কখন, কোন যানবাহন, কোথায়, কোন অবস্থানে আছে তাৎক্ষণিক জানাও সম্ভব। জামান কোন প্রযুক্তির ব্যাখ্যা করল তা বর্ণনা কর। [/INST] উদ্দীপকে জামানের ব্যাখ্যা করা প্রযুক্তিটি হলো ভার্চুয়াল রিয়েলিটি।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত একটি পরিবেশ, যেখানে ব্যবহারকারী ঐ পরিবেশে মগ্ন হতে, বাস্তবের অনুকরণে সৃষ্ট দৃশ্য উপভোগ করতে, সেই সাথে বাস্তবের ন্যায় শ্রবণানুভূতি এবং দৈহিক ও মানসিক ভাবাবেগ, উত্তেজনা, অনুভূতি প্রভৃতির অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে। বাস্তবের ন্যায় অভিজ্ঞতা অর্জনের অনুভূতি সৃষ্টির জন্য এক্ষেত্রে মাথায়, চোখে, শরীরের বিভিন্ন স্থানে নানা যন্ত্রপাতি পরিধান বা সংযুক্ত করতে হয়— যেগুলো ব্যবহারকারীর শারীরিক অনুভূতি, উত্তেজনা প্রভৃতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তাকে কৃত্রিমভাবে তৈরি বাস্তব জগতের অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এছাড়াও ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে হুবহু বাস্তবের ন্যায় দৃশ্য তৈরিতে ত্রিমাত্রিক এনিমেশন ও সিমুলেশন ব্যবহার করা হয়।
উদ্দীপক অনুসারে রাফি টিভিতে পদ্মা সেতুর বিজ্ঞাপনে, সেতু তৈরির আগেই এর উপর দিয়ে গাড়ি ও ট্রেন চলা দেখতে পায়। ত্রিমাত্রিক জিওমেট্রি, ইফেক্টর, অ্যাপ্লিকেশন ও সিমুলেটর ব্যবহার করে এ ধরনের বাস্তবের ন্যায় পরিবেশ ও বস্তুসমূহ এবং তাদের সিমুলেটেড এনিমেশন তৈরি করা সম্ভব। সুতরাং, উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রযুক্তিটি অবশ্যই ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন |
গত বছর ঠিক এক বছর আগে ঘটেছিলো ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনা।
রাঙামাটির জেলা প্রশাসক একেএম মামুনুর রশিদ জানিয়েছেন, নানিয়ার চরে তিনটি জায়গায় ভূমিধস হয়েছে।
জেলা সদর সহ সব মিলিয়ে বিশটির মতো ভূমিধস হয়েছে গত রাত থেকে।
জেলায় গত কয়েকদিন ধরেই টানা বৃষ্টি হচ্ছিলো।
আরো পড়ুন:
ভূমিধস ও বন্যার ঝুঁকিতে লাখ লাখ রোহিঙ্গা
বাংলাদেশে এবার ভূমিধসে প্রাণহানি কেন এত বেশি
তিনি জানিয়েছেন, "এখনো একটানা বৃষ্টি হয়েই যাচ্ছে। বৃষ্টির যে অবস্থা, এভাবে যদি বৃষ্টি হতে থাকে তাতে আমরা আরো ভূমিধসের আশঙ্কা করছি"
তিনি জানিয়েছেন এ পর্যন্ত একুশটি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। মানুষজনকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
নানিয়ার চরের বড়ফুলপাড়া, ধর্মচরণপাড়া এবং হাতিমারা এলাকায় এই ধসের পাশাপাশি রাঙামাটি সদরেও তিনটি বাড়ি মাটি চাপা পড়েছে।
তবে তারা আগেই সরে যাওয়ায় সেখানে কেউ হতাহত হয়নি।
রাঙামাটি খাগড়াছড়ির মধ্যে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
গত বছর রাঙামাটি, চট্টগ্রাম ও বান্দরবান এই তিনটি জেলায় ঠিক ১৩ জুন ঘটেছিলো ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনা। যাতে প্রায় দেড়শ জনের মতো নিহত হয়েছিলো।
ঘটনার এক বছর পূর্ণ হতেই নতুন করে আবারো দুর্যোগ নেমে এলো রাঙামাটিতে।
আরো পড়ুন:
বাংলাদেশের চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের ঝুঁকির পরেও বহু মানুষের বসবাস কেন?
রোহিঙ্গা শিবিরে ভূমিধসের আশংকাই সত্যি হলো
মরে যাচ্ছে আফ্রিকার হাজার বছরের প্রাচীন গাছগুলো
পালিয়ে যাবার ৩৫ বছর পরে খোঁজ মিলল বিমানসেনার | বাংলাদেশে পার্বত্য জেলা রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলায় পাহাড়ে ভূমিধসে ১০ জন নিহত হয়েছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন |
গত বছর ঠিক এক বছর আগে ঘটেছিলো ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনা।
রাঙামাটির জেলা প্রশাসক একেএম মামুনুর রশিদ জানিয়েছেন, নানিয়ার চরে তিনটি জায়গায় ভূমিধস হয়েছে।
জেলা সদর সহ সব মিলিয়ে বিশটির মতো ভূমিধস হয়েছে গত রাত থেকে।
জেলায় গত কয়েকদিন ধরেই টানা বৃষ্টি হচ্ছিলো।
আরো পড়ুন:
ভূমিধস ও বন্যার ঝুঁকিতে লাখ লাখ রোহিঙ্গা
বাংলাদেশে এবার ভূমিধসে প্রাণহানি কেন এত বেশি
তিনি জানিয়েছেন, "এখনো একটানা বৃষ্টি হয়েই যাচ্ছে। বৃষ্টির যে অবস্থা, এভাবে যদি বৃষ্টি হতে থাকে তাতে আমরা আরো ভূমিধসের আশঙ্কা করছি"
তিনি জানিয়েছেন এ পর্যন্ত একুশটি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। মানুষজনকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
নানিয়ার চরের বড়ফুলপাড়া, ধর্মচরণপাড়া এবং হাতিমারা এলাকায় এই ধসের পাশাপাশি রাঙামাটি সদরেও তিনটি বাড়ি মাটি চাপা পড়েছে।
তবে তারা আগেই সরে যাওয়ায় সেখানে কেউ হতাহত হয়নি।
রাঙামাটি খাগড়াছড়ির মধ্যে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
গত বছর রাঙামাটি, চট্টগ্রাম ও বান্দরবান এই তিনটি জেলায় ঠিক ১৩ জুন ঘটেছিলো ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনা। যাতে প্রায় দেড়শ জনের মতো নিহত হয়েছিলো।
ঘটনার এক বছর পূর্ণ হতেই নতুন করে আবারো দুর্যোগ নেমে এলো রাঙামাটিতে।
আরো পড়ুন:
বাংলাদেশের চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের ঝুঁকির পরেও বহু মানুষের বসবাস কেন?
রোহিঙ্গা শিবিরে ভূমিধসের আশংকাই সত্যি হলো
মরে যাচ্ছে আফ্রিকার হাজার বছরের প্রাচীন গাছগুলো
পালিয়ে যাবার ৩৫ বছর পরে খোঁজ মিলল বিমানসেনার [/INST] বাংলাদেশে পার্বত্য জেলা রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলায় পাহাড়ে ভূমিধসে ১০ জন নিহত হয়েছে। </s> |
নিম্নলিখিত বিষয়ে একটি নিবন্ধ লিখুন |
চিনি বা শর্করা খাওয়াকে এখন ধূমপানের মতোই ক্ষতিকর জিনিস হিসেবে দেখতে হবে | চিনি বা সুগারকে এখন ধূমপানের মতোই ক্ষতিকর জিনিস হিসেবে দেখতে হবে, বলছেন গবেষকরা
গত কয়েক দশকে ধূমপান নিরুৎসাহিত করতে এত কিছু করা হয়েছে যে সিগারেট খাওয়াটা অন্তত উন্নত বিশ্বে একটা প্রান্তিক এবং 'খারাপ' অভ্যাস হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এখন পশ্চিমা দেশে সিগারেটের প্যাকেট হয় সাদা, তাতে ধূমপানজনিত নানা রোগের বীভৎস ছবি থাকে - যা দেখে হয়তো অনেকেই সিগারেট খাবার ইচ্ছে চলে যাবে।
অনেকেই মনে করছেন, চিনি, শর্করা বা সুগারকে নিয়েও হয়তো এরকমই একটা কিছু করতে হবে।
সুগার-ভর্তি পানীয় বা কোমল পানীয়ের ওপর এখনই প্রচুর কর আরোপ করা হয়েছে। এখন ব্রিটেনের ইনস্টিটিউট অব পাবলিক পলিসি রিসার্চ নামে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলছেন, এসব পানীয়, এবং মিষ্টি ও স্ন্যাকস-কেও সাদা মোড়কে বাজারজাত করা উচিত - যাতে একে কম আকর্ষণীয় দেখায়।
অতিরিক্ত মিষ্টিজাতীয় জিনিস খাও কমাতেই এটা করা দরকার - এক রিপোর্টে বলছেন তারা।
ব্রিটেনের জাতীয় ডায়েট এ্যান্ড নিউটিশন সার্ভে নামের এক জরিপে দেখা গেছে, একজন টিনএজারের (মোট ক্যালরির অংশ হিসেবে) যতটুকু সুগার খাওয়া উচিৎ - প্রকৃতপক্ষে সে তার তিনগুণ বেশি খাচ্ছে।
আইপিপিআরের পরিচালক টম কিবাসি বলছেন, প্লেইন প্যাকেজিং অর্থাৎ মিষ্টিজাতীয় জিনিসকে অনাকর্ষণীয় সাদা প্যাকেটে বিক্রি করা শুরু করলে অতিরিক্ত সুগার খাওয়া নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এক বড় পরিবর্তন ঘটতে পারে।
ব্রিটেনে এখন সিগারেটের প্যাকেটে ধূমপানজনিত রোগের ছবি থাকে
এর সাথে জাংক ফুড বা চটজলদি খাবারের বিজ্ঞাপন প্রচারে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথাও বলেছেন তিনি।
ব্রিটেনে সরকারের মন্ত্রীরাও বিষয়টি নিয়ে ভাবছেন বলে খবর বেরিয়েছে।
কিন্তু অনেকে প্রশ্ন করছেন যে ব্যাপারটা বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে কিনা।
চিনি-মেশানো খাবার উৎপাদন-বাজারজাতকরণের সাথে যুক্ত বড় প্রতিষ্ঠানগুলো ইতিমধ্যেই এ নিয়ে আপত্তি তুলেছে। তারা বলছে এটা বাণিজ্যিক ও প্রতিযোগিতার স্বাথীনতার বিরোধী।
বিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর:
আড়ং বন্ধের পর বদলি নাটক, সামাজিক মাধ্যম সরগরম
কী ধরণের পুরুষ পছন্দ বাংলাদেশের মেয়েদের?
মাঝরাতে রান্নাঘরের মেঝেতে কুমির দেখলেন যে নারী
দুর্নীতির বিরুদ্ধে যেভাবে লড়াই করছে কেনিয়া
ভেপিং বা ই সিগারেট ধূমপান কমাতে সহায়ক হয়েছে বলে মনে করেন অনেকে
কিন্তু তামাক শিল্পও এক সময় এই একই যুক্তি তুলে ধরেছিল, কিন্তু তা সরকারের কঠোর ধূমপানবিরোধী অবস্থানকে দমাতে পারে নি। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বিষয়ে একটি নিবন্ধ লিখুন |
চিনি বা শর্করা খাওয়াকে এখন ধূমপানের মতোই ক্ষতিকর জিনিস হিসেবে দেখতে হবে [/INST] চিনি বা সুগারকে এখন ধূমপানের মতোই ক্ষতিকর জিনিস হিসেবে দেখতে হবে, বলছেন গবেষকরা
গত কয়েক দশকে ধূমপান নিরুৎসাহিত করতে এত কিছু করা হয়েছে যে সিগারেট খাওয়াটা অন্তত উন্নত বিশ্বে একটা প্রান্তিক এবং 'খারাপ' অভ্যাস হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এখন পশ্চিমা দেশে সিগারেটের প্যাকেট হয় সাদা, তাতে ধূমপানজনিত নানা রোগের বীভৎস ছবি থাকে - যা দেখে হয়তো অনেকেই সিগারেট খাবার ইচ্ছে চলে যাবে।
অনেকেই মনে করছেন, চিনি, শর্করা বা সুগারকে নিয়েও হয়তো এরকমই একটা কিছু করতে হবে।
সুগার-ভর্তি পানীয় বা কোমল পানীয়ের ওপর এখনই প্রচুর কর আরোপ করা হয়েছে। এখন ব্রিটেনের ইনস্টিটিউট অব পাবলিক পলিসি রিসার্চ নামে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলছেন, এসব পানীয়, এবং মিষ্টি ও স্ন্যাকস-কেও সাদা মোড়কে বাজারজাত করা উচিত - যাতে একে কম আকর্ষণীয় দেখায়।
অতিরিক্ত মিষ্টিজাতীয় জিনিস খাও কমাতেই এটা করা দরকার - এক রিপোর্টে বলছেন তারা।
ব্রিটেনের জাতীয় ডায়েট এ্যান্ড নিউটিশন সার্ভে নামের এক জরিপে দেখা গেছে, একজন টিনএজারের (মোট ক্যালরির অংশ হিসেবে) যতটুকু সুগার খাওয়া উচিৎ - প্রকৃতপক্ষে সে তার তিনগুণ বেশি খাচ্ছে।
আইপিপিআরের পরিচালক টম কিবাসি বলছেন, প্লেইন প্যাকেজিং অর্থাৎ মিষ্টিজাতীয় জিনিসকে অনাকর্ষণীয় সাদা প্যাকেটে বিক্রি করা শুরু করলে অতিরিক্ত সুগার খাওয়া নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এক বড় পরিবর্তন ঘটতে পারে।
ব্রিটেনে এখন সিগারেটের প্যাকেটে ধূমপানজনিত রোগের ছবি থাকে
এর সাথে জাংক ফুড বা চটজলদি খাবারের বিজ্ঞাপন প্রচারে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথাও বলেছেন তিনি।
ব্রিটেনে সরকারের মন্ত্রীরাও বিষয়টি নিয়ে ভাবছেন বলে খবর বেরিয়েছে।
কিন্তু অনেকে প্রশ্ন করছেন যে ব্যাপারটা বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে কিনা।
চিনি-মেশানো খাবার উৎপাদন-বাজারজাতকরণের সাথে যুক্ত বড় প্রতিষ্ঠানগুলো ইতিমধ্যেই এ নিয়ে আপত্তি তুলেছে। তারা বলছে এটা বাণিজ্যিক ও প্রতিযোগিতার স্বাথীনতার বিরোধী।
বিবিসি বাংলার অন্যান্য খবর:
আড়ং বন্ধের পর বদলি নাটক, সামাজিক মাধ্যম সরগরম
কী ধরণের পুরুষ পছন্দ বাংলাদেশের মেয়েদের?
মাঝরাতে রান্নাঘরের মেঝেতে কুমির দেখলেন যে নারী
দুর্নীতির বিরুদ্ধে যেভাবে লড়াই করছে কেনিয়া
ভেপিং বা ই সিগারেট ধূমপান কমাতে সহায়ক হয়েছে বলে মনে করেন অনেকে
কিন্তু তামাক শিল্পও এক সময় এই একই যুক্তি তুলে ধরেছিল, কিন্তু তা সরকারের কঠোর ধূমপানবিরোধী অবস্থানকে দমাতে পারে নি। </s> |
ট্রেন টু বুসান সিনেমার সারাংশ লেখ | ট্রেন টু বুসান দক্ষিণ কোরিয়া ভিত্তিক একটি অ্যাডভেঞ্চার থ্রিলার মুভি। এটি একজন পুরুষ এবং তার মেয়ের যাত্রার অন্বেষণ করে যারা একটি জম্বি অ্যাপোক্যালিপস এর মাঝে ধরা পড়ে। এটি একটি সুন্দর চলচ্চিত্র যা ত্যাগ, আত্মনির্ভরশীলতা প্রদর্শন করে এবং এই আশার সাথে শেষ হয় যে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি সত্ত্বেও, মানুষ সর্বদা বেঁচে থাকার এবং একে অপরকে সমর্থন করার উপায় খুঁজে পাবে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] ট্রেন টু বুসান সিনেমার সারাংশ লেখ [/INST] ট্রেন টু বুসান দক্ষিণ কোরিয়া ভিত্তিক একটি অ্যাডভেঞ্চার থ্রিলার মুভি। এটি একজন পুরুষ এবং তার মেয়ের যাত্রার অন্বেষণ করে যারা একটি জম্বি অ্যাপোক্যালিপস এর মাঝে ধরা পড়ে। এটি একটি সুন্দর চলচ্চিত্র যা ত্যাগ, আত্মনির্ভরশীলতা প্রদর্শন করে এবং এই আশার সাথে শেষ হয় যে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি সত্ত্বেও, মানুষ সর্বদা বেঁচে থাকার এবং একে অপরকে সমর্থন করার উপায় খুঁজে পাবে। </s> |
জাপানে খাদ্য হিসেবে কোন বিষাক্ত মাছ খাওয়া হয়? | জাপানে খাদ্য হিসেবে অনেক বিষাক্ত মাছ খাওয়া হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হল ফুগু মাছ। ফুগু মাছের যকৃত, ডিম্বাশয় এবং চামড়ায় টেট্রোডোটক্সিন নামক একটি মারাত্মক বিষ থাকে। এই বিষ স্নায়ুতন্ত্রকে পক্ষাঘাতগ্রস্ত করে এবং মৃত্যু ঘটাতে পারে।
ফুগু মাছ খাওয়ার জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রাঁধুনিদের প্রয়োজন। এই রাঁধুনিরা মাছের বিষাক্ত অংশগুলি সাবধানে অপসারণ করে। ফুগু মাছ সাধারণত কাঁচা বা স্যুপ হিসেবে খাওয়া হয়।
জাপানে ফুগু মাছ খাওয়া একটি জনপ্রিয় খাবার। এটিকে জাপানি খাবারের একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে, ফুগু মাছ খাওয়া অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। প্রতি বছর জাপানে ফুগু মাছের বিষক্রিয়ায় বেশ কয়েকজন লোক মারা যায়।
জাপানে খাওয়া হয় এমন অন্যান্য বিষাক্ত মাছের মধ্যে রয়েছে - বারানকো (ইয়াসাকানি), তেকি (হাইফিশা), সাকুরামা (ইয়াসাকানি), টেপী (ইয়াসাকানি), কাইরাকু (কুশি-ফুগু), টেনরু (কুশি-ফুগু) |
এই মাছগুলিও যকৃত, ডিম্বাশয় এবং চামড়ায় টেট্রোডোটক্সিন বিষ ধারণ করে। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad | <s>[INST] জাপানে খাদ্য হিসেবে কোন বিষাক্ত মাছ খাওয়া হয়? [/INST] জাপানে খাদ্য হিসেবে অনেক বিষাক্ত মাছ খাওয়া হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হল ফুগু মাছ। ফুগু মাছের যকৃত, ডিম্বাশয় এবং চামড়ায় টেট্রোডোটক্সিন নামক একটি মারাত্মক বিষ থাকে। এই বিষ স্নায়ুতন্ত্রকে পক্ষাঘাতগ্রস্ত করে এবং মৃত্যু ঘটাতে পারে।
ফুগু মাছ খাওয়ার জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রাঁধুনিদের প্রয়োজন। এই রাঁধুনিরা মাছের বিষাক্ত অংশগুলি সাবধানে অপসারণ করে। ফুগু মাছ সাধারণত কাঁচা বা স্যুপ হিসেবে খাওয়া হয়।
জাপানে ফুগু মাছ খাওয়া একটি জনপ্রিয় খাবার। এটিকে জাপানি খাবারের একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে, ফুগু মাছ খাওয়া অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। প্রতি বছর জাপানে ফুগু মাছের বিষক্রিয়ায় বেশ কয়েকজন লোক মারা যায়।
জাপানে খাওয়া হয় এমন অন্যান্য বিষাক্ত মাছের মধ্যে রয়েছে - বারানকো (ইয়াসাকানি), তেকি (হাইফিশা), সাকুরামা (ইয়াসাকানি), টেপী (ইয়াসাকানি), কাইরাকু (কুশি-ফুগু), টেনরু (কুশি-ফুগু) |
এই মাছগুলিও যকৃত, ডিম্বাশয় এবং চামড়ায় টেট্রোডোটক্সিন বিষ ধারণ করে। </s> |
গারো পাহাড়ের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি বলো। | ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো-খাসিয়া পর্বতমালার একটি অংশ গারো পাহাড়। এর বিস্তৃতি প্রায় ৮ হাজার বর্গকিলোমিটার। ঘন বন জঙ্গলে আচ্ছাদিত এ গারো পাহাড়ই গারো সম্প্রদায়ের মূল বাসভূমি। এ গারো পাহাড়ের পাদদেশেই অবস্থিত বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, শেরপুর, জামালপুর ও নেত্রকোনা জেলা। গারো পাহাড়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম নক্রেক। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ১৪০০ মিটার বা ৪,৬৫২ ফুট। এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে সিমসাং নামের একটি নদী, যা বাংলাদেশে সোমেশ্বরী নামে পরিচিত। গারো পাহাড়ের পাদদেশে শেরপুরের গজনীতে গড়ে উঠেছে গজনী অবকাশ কেন্দ্র। সীমান্ত ঘেঁষা গহীন অরণ্য, মনোরম আবহাওয়া এবং বিস্তৃর্ণ বনাঞ্চল— সব মিলিয়ে গজনী এক অনাবিল আনন্দের জায়গা। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] গারো পাহাড়ের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি বলো। [/INST] ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো-খাসিয়া পর্বতমালার একটি অংশ গারো পাহাড়। এর বিস্তৃতি প্রায় ৮ হাজার বর্গকিলোমিটার। ঘন বন জঙ্গলে আচ্ছাদিত এ গারো পাহাড়ই গারো সম্প্রদায়ের মূল বাসভূমি। এ গারো পাহাড়ের পাদদেশেই অবস্থিত বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, শেরপুর, জামালপুর ও নেত্রকোনা জেলা। গারো পাহাড়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম নক্রেক। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ১৪০০ মিটার বা ৪,৬৫২ ফুট। এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে সিমসাং নামের একটি নদী, যা বাংলাদেশে সোমেশ্বরী নামে পরিচিত। গারো পাহাড়ের পাদদেশে শেরপুরের গজনীতে গড়ে উঠেছে গজনী অবকাশ কেন্দ্র। সীমান্ত ঘেঁষা গহীন অরণ্য, মনোরম আবহাওয়া এবং বিস্তৃর্ণ বনাঞ্চল— সব মিলিয়ে গজনী এক অনাবিল আনন্দের জায়গা। </s> |
রংধনু হওয়ার কারণ কি? | যখন আলো মেঘের মধ্যে জলের মধ্য দিয়ে যায়, তখন এটি প্রতিসরণ করে এবং এর উপাদান 7 রঙে ভেঙ্গে যায় যা একটি রংধনু হিসাবে দেখা হয় | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] রংধনু হওয়ার কারণ কি? [/INST] যখন আলো মেঘের মধ্যে জলের মধ্য দিয়ে যায়, তখন এটি প্রতিসরণ করে এবং এর উপাদান 7 রঙে ভেঙ্গে যায় যা একটি রংধনু হিসাবে দেখা হয় </s> |
নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন:
পূর্ণবেগে দৌড় প্রতিযোগিতায় জামাইকানরা ২০০৫ সালে ১০০ মিটার ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার শুরু করেছিল। জামাইকার আসাফা পাওয়েল ২০০৫ সালের জুনে ৯.৭৭ সেকেন্ড এবং ২০০৮ সালের মে মাসে ৯.৭৪ সেকেন্ড রেকর্ড স্থাপন করেছিলেন। তবে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে জ্যামাইকার ক্রীড়াবিদরা দেশের মোট স্বর্ণপদকের সংখ্যা দ্বিগুণ করে এবং একক খেলায় প্রাপ্ত পদকের সংখ্যা অর্জনের দিক থেকে দেশটির রেকর্ড ভেঙে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছিল। বেইজিংয়ে জ্যামাইকার ছয়টি স্বর্ণপদকের মধ্যে তিনটিই উসাইন বোল্ট জিতেছিলেন, তিনি যে প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন তার তিনটিতেই একটি অলিম্পিক এবং বিশ্ব রেকর্ড ভেঙেছিলেন। শেলি-অ্যান ফ্রেজার মহিলাদের ১০০ মিটারে | অভূতপূর্ব মল্লক্রীড়ায় জ্যামাইকার হয়ে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের প্রসঙ্গ দিয়ে শুরু করে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন:
পূর্ণবেগে দৌড় প্রতিযোগিতায় জামাইকানরা ২০০৫ সালে ১০০ মিটার ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার শুরু করেছিল। জামাইকার আসাফা পাওয়েল ২০০৫ সালের জুনে ৯.৭৭ সেকেন্ড এবং ২০০৮ সালের মে মাসে ৯.৭৪ সেকেন্ড রেকর্ড স্থাপন করেছিলেন। তবে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে জ্যামাইকার ক্রীড়াবিদরা দেশের মোট স্বর্ণপদকের সংখ্যা দ্বিগুণ করে এবং একক খেলায় প্রাপ্ত পদকের সংখ্যা অর্জনের দিক থেকে দেশটির রেকর্ড ভেঙে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছিল। বেইজিংয়ে জ্যামাইকার ছয়টি স্বর্ণপদকের মধ্যে তিনটিই উসাইন বোল্ট জিতেছিলেন, তিনি যে প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন তার তিনটিতেই একটি অলিম্পিক এবং বিশ্ব রেকর্ড ভেঙেছিলেন। শেলি-অ্যান ফ্রেজার মহিলাদের ১০০ মিটারে [/INST] অভূতপূর্ব মল্লক্রীড়ায় জ্যামাইকার হয়ে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। </s> |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
ছবিটি, একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময়, পাকিস্তান সেনাবাহিনী দ্বারা যুদ্ধবন্দী হিসাবে নেওয়া ভারতীয় সেনাবাহিনীর ছয় সৈন্যের পালানোর বিবরণ। যুদ্ধের আগে, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমানে বাংলাদেশ) বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল পশ্চিম পাকিস্তান (বর্তমান পাকিস্তান) থেকে নিজেকে আলাদা করে নিয়ে নতুন দেশ গঠনের জন্য। | একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
ছবিটি, একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময়, পাকিস্তান সেনাবাহিনী দ্বারা যুদ্ধবন্দী হিসাবে নেওয়া ভারতীয় সেনাবাহিনীর ছয় সৈন্যের পালানোর বিবরণ। যুদ্ধের আগে, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমানে বাংলাদেশ) বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল পশ্চিম পাকিস্তান (বর্তমান পাকিস্তান) থেকে নিজেকে আলাদা করে নিয়ে নতুন দেশ গঠনের জন্য। [/INST] একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় | </s> |
পারুল ও সালমা দুই বান্ধবী। পারুল সৌরজগৎ সম্পর্কে জানতে একটি বই পড়ছিল। সে জানল, সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র সূর্য। আর এই সূর্য থেকে সামান্য তাপ ও আলো দ্বারাই একটি গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের জীবনধারণ ঘটেছে। সালমা একদিন স্কুলের সহপাঠীদের সাথে লঞ্চ নিয়ে শিক্ষা সফরে গিয়েছিল। যাওয়ার সময় নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌছালেও ফেরার পথে ঐ একই রুটে পানি কম থাকার কারণে লঞ্চটি আটকে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর নদীটি পানিতে ভরে গেলে তারা ফিরে আসে। বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তার সহপাঠী বলে, চাঁদের প্রভাবেই এমনটি ঘটে।
পারুল সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে, সেটির ব্যাখ্যা কর। | উদ্দীপকে পারুল বই পড়ে সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা
পেয়েছে তা হলো আমাদের পৃথিবী। পৃথিবী হচ্ছে সূর্যের তৃতীয় নিকটতম গ্রহ। পৃথিবীর আয়তন ৫১০,১০০,৪২২ বর্গকিলোমিটার। পৃথিবী পৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা ১৩.৯০° সেলসিয়াস যা প্রাণের জন্য উপযোগী। এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানীদের জানা গ্রহগুলোর মধ্যে একমাত্র পৃথিবীতেই জীবনধারণের উপযোগী পরিবেশ আছে। মহাবিশ্বের কোনো কোনো গ্রহে প্রাণ ধারণের অনুকূল পরিবেশ থাকতে পারে বলে সাম্প্রতিক গবেষণায় কিছুটা ইঙ্গিত মিলেছে। পৃথিবীকে ঘিরে আছে একটি গ্যাসীয় আবরণ যাকে বলে বায়ুমণ্ডল । বায়ুমণ্ডল সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে প্রাণিজগতকে রক্ষা করে এবং এর গ্যাসীয় উপাদান যেমন— কার্বন ডাই-অক্সাইড, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন ইত্যাদি উদ্ভিদ এবং প্রাণীকে বাঁচিয়ে রাখে। পৃথিবী সূর্য থেকে আলো ও তাপ পায়। সূর্যের আলো ছাড়া এ গ্রহ অন্ধকারে ডুবে থাকত। আর প্রচণ্ড শৈত্যের কারণে কোনো প্রাণীও বাঁচত না ।
উদ্দীপকে উল্লেখিত গ্রহটিতে প্রাণী ও উদ্ভিদকূল সূর্য থেকে পাওয়া পরিমিত তাপ ও আলোর মাধ্যমে জীবনধারণ করছে। সূর্যের তাপ ও আলো কাজে লাগিয়েই গ্রহটি দিন দিন উন্নতি লাভ করছে, যা পৃথিবী নামের গ্রহের অনুরূপ। তাই বলা যায়, পারুল বই পড়ে সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে সেটি হলো পৃথিবী। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] পারুল ও সালমা দুই বান্ধবী। পারুল সৌরজগৎ সম্পর্কে জানতে একটি বই পড়ছিল। সে জানল, সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র সূর্য। আর এই সূর্য থেকে সামান্য তাপ ও আলো দ্বারাই একটি গ্রহে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের জীবনধারণ ঘটেছে। সালমা একদিন স্কুলের সহপাঠীদের সাথে লঞ্চ নিয়ে শিক্ষা সফরে গিয়েছিল। যাওয়ার সময় নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌছালেও ফেরার পথে ঐ একই রুটে পানি কম থাকার কারণে লঞ্চটি আটকে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর নদীটি পানিতে ভরে গেলে তারা ফিরে আসে। বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তার সহপাঠী বলে, চাঁদের প্রভাবেই এমনটি ঘটে।
পারুল সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে, সেটির ব্যাখ্যা কর। [/INST] উদ্দীপকে পারুল বই পড়ে সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা
পেয়েছে তা হলো আমাদের পৃথিবী। পৃথিবী হচ্ছে সূর্যের তৃতীয় নিকটতম গ্রহ। পৃথিবীর আয়তন ৫১০,১০০,৪২২ বর্গকিলোমিটার। পৃথিবী পৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা ১৩.৯০° সেলসিয়াস যা প্রাণের জন্য উপযোগী। এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানীদের জানা গ্রহগুলোর মধ্যে একমাত্র পৃথিবীতেই জীবনধারণের উপযোগী পরিবেশ আছে। মহাবিশ্বের কোনো কোনো গ্রহে প্রাণ ধারণের অনুকূল পরিবেশ থাকতে পারে বলে সাম্প্রতিক গবেষণায় কিছুটা ইঙ্গিত মিলেছে। পৃথিবীকে ঘিরে আছে একটি গ্যাসীয় আবরণ যাকে বলে বায়ুমণ্ডল । বায়ুমণ্ডল সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে প্রাণিজগতকে রক্ষা করে এবং এর গ্যাসীয় উপাদান যেমন— কার্বন ডাই-অক্সাইড, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন ইত্যাদি উদ্ভিদ এবং প্রাণীকে বাঁচিয়ে রাখে। পৃথিবী সূর্য থেকে আলো ও তাপ পায়। সূর্যের আলো ছাড়া এ গ্রহ অন্ধকারে ডুবে থাকত। আর প্রচণ্ড শৈত্যের কারণে কোনো প্রাণীও বাঁচত না ।
উদ্দীপকে উল্লেখিত গ্রহটিতে প্রাণী ও উদ্ভিদকূল সূর্য থেকে পাওয়া পরিমিত তাপ ও আলোর মাধ্যমে জীবনধারণ করছে। সূর্যের তাপ ও আলো কাজে লাগিয়েই গ্রহটি দিন দিন উন্নতি লাভ করছে, যা পৃথিবী নামের গ্রহের অনুরূপ। তাই বলা যায়, পারুল বই পড়ে সৌরজগতের যে গ্রহ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে সেটি হলো পৃথিবী। </s> |
অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল "শেখ নাহিয়ানের"
প্রসঙ্গ :
বুর্জ আল-আরব সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি হোটেল। এটি বিশ্বের ৪র্থ সুউচ্চ হোটেল। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমন বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। | বুর্জ আল-আরব হোটেলটির মালিক কে ? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত প্রসঙ্গের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর হল "শেখ নাহিয়ানের"
প্রসঙ্গ :
বুর্জ আল-আরব সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি হোটেল। এটি বিশ্বের ৪র্থ সুউচ্চ হোটেল। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমন বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। [/INST] বুর্জ আল-আরব হোটেলটির মালিক কে ? </s> |
একটি বনের একটি হ্রদ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখুন | একটি হ্রদ হল একটি বৃহৎ জলের দেহ যা মাছ, ব্যাঙ, রাজহাঁস, অন্যান্য জলের বন্যপ্রাণী এবং সেইসাথে জলের জন্য স্থল প্রাণীদের দ্বারা ঘন ঘন বাস করে। ঈগলরা হ্রদের জলে মাছ শিকার করে। গরমের দিনে হ্রদের স্থির জল পরিষ্কার আকাশে মেঘের প্রতিফলন ঘটায়, মনে হয় যেন হ্রদটি আকাশেরই সম্প্রসারণ। শীতকালে, হ্রদের পৃষ্ঠ হিমায়িত হয়। শরৎকালে আশেপাশের গাছের খসে পড়া বাদামী পাতাগুলো ছোট নৌকার মতো পানিতে ভেসে বেড়ায়। বর্ষাকালে হ্রদের জল বর্ষার বৃষ্টিতে প্রায়ই এর পাড় উপচে পড়ে ফুলে ওঠে। ব্যাঙ ক্রমাগত ক্রন্দন করে। একটি হ্রদ প্রকৃতির একটি সুন্দর সৃষ্টি এবং আমাদের বাস্তুতন্ত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] একটি বনের একটি হ্রদ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখুন [/INST] একটি হ্রদ হল একটি বৃহৎ জলের দেহ যা মাছ, ব্যাঙ, রাজহাঁস, অন্যান্য জলের বন্যপ্রাণী এবং সেইসাথে জলের জন্য স্থল প্রাণীদের দ্বারা ঘন ঘন বাস করে। ঈগলরা হ্রদের জলে মাছ শিকার করে। গরমের দিনে হ্রদের স্থির জল পরিষ্কার আকাশে মেঘের প্রতিফলন ঘটায়, মনে হয় যেন হ্রদটি আকাশেরই সম্প্রসারণ। শীতকালে, হ্রদের পৃষ্ঠ হিমায়িত হয়। শরৎকালে আশেপাশের গাছের খসে পড়া বাদামী পাতাগুলো ছোট নৌকার মতো পানিতে ভেসে বেড়ায়। বর্ষাকালে হ্রদের জল বর্ষার বৃষ্টিতে প্রায়ই এর পাড় উপচে পড়ে ফুলে ওঠে। ব্যাঙ ক্রমাগত ক্রন্দন করে। একটি হ্রদ প্রকৃতির একটি সুন্দর সৃষ্টি এবং আমাদের বাস্তুতন্ত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। </s> |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন তার রথের সারথি নিয়োগ করেন তার মিত্র কৃষ্ণকে। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন কৌরবদের অনেক সেনাকে হত্যা করেন। তার হাতে কৌরবদের সেনাপতি ভীষ্ম কে শরশয্যায় নিপাতিত করেছেন। অবশ্য তার জন্য তাকে শিখণ্ডীর সাহায্য নিতে হয়েছিল। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পাণ্ডবদের জয়ের অন্যতম কারণ হল অর্জুনের রণনৈপুণ্য। তাছাড়া অর্জুন ভগদত্ত, জয়দ্রথ, কর্ণকে তিনি বধ করেছেন। কিন্তু ভীষ্মকে শরশয্যায় নিপাতিত করতে তাঁকে শিখণ্ডীকে সামনে রাখতে হয়েছে। এই অন্যায় যুদ্ধের জন্য বসু দেবতাগণ অর্জুনকে নরকবাসের অভিশাপ দিয়েছিলেন। | কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন তার রথের সারথি নিয়োগ করেন তার মিত্র কৃষ্ণকে। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন কৌরবদের অনেক সেনাকে হত্যা করেন। তার হাতে কৌরবদের সেনাপতি ভীষ্ম কে শরশয্যায় নিপাতিত করেছেন। অবশ্য তার জন্য তাকে শিখণ্ডীর সাহায্য নিতে হয়েছিল। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পাণ্ডবদের জয়ের অন্যতম কারণ হল অর্জুনের রণনৈপুণ্য। তাছাড়া অর্জুন ভগদত্ত, জয়দ্রথ, কর্ণকে তিনি বধ করেছেন। কিন্তু ভীষ্মকে শরশয্যায় নিপাতিত করতে তাঁকে শিখণ্ডীকে সামনে রাখতে হয়েছে। এই অন্যায় যুদ্ধের জন্য বসু দেবতাগণ অর্জুনকে নরকবাসের অভিশাপ দিয়েছিলেন। [/INST] কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ | </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন:
দ্বিতীয় ফয়সাল (আরবি : الملك فيصل الثاني "Al-Malik Fayṣal Ath-thānī") (২রা মে ১৯৩৫ – ১৪ই জুলাই ১৯৫৮) ছিলেন ইরাকের শেষ বাদশাহ। ১৯৩৯ সালের ৪ এপ্রিল থেকে ১৯৫৮ সালের জুলাইয়ে নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি শাসন করেন। ১৪ জুলাই বিপ্লবে | তিনি তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদের সাথে নিহত হন। এই হত্যাকান্ডের মাধ্যমে ইরাকে ৩৭ বছরব্যপী চলমান হাশেমি রাজত্বের অবসান ঘটে। এরপর কোনোপ্রকার গণভোট ছাড়াই ইরাককে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন:
দ্বিতীয় ফয়সাল (আরবি : الملك فيصل الثاني "Al-Malik Fayṣal Ath-thānī") (২রা মে ১৯৩৫ – ১৪ই জুলাই ১৯৫৮) ছিলেন ইরাকের শেষ বাদশাহ। ১৯৩৯ সালের ৪ এপ্রিল থেকে ১৯৫৮ সালের জুলাইয়ে নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি শাসন করেন। ১৪ জুলাই বিপ্লবে [/INST] তিনি তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদের সাথে নিহত হন। এই হত্যাকান্ডের মাধ্যমে ইরাকে ৩৭ বছরব্যপী চলমান হাশেমি রাজত্বের অবসান ঘটে। এরপর কোনোপ্রকার গণভোট ছাড়াই ইরাককে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয়। </s> |
অনুচ্ছেদ লিখুন: ডেঙ্গু জ্বর। | বর্তমান সময়ে ডেঙ্গু এক আতঙ্কের নাম। ডেঙ্গুজ্বরের উৎপত্তি ডেঙ্গু ভাইরাসের মাধ্যমে। ডেঙ্গু হলো ফ্লাভিভাই বিডি পরিবার ও ফ্লাভিভাইরাস গণের অন্তর্ভুক্ত মশা বাহিত এক ধরনের ভাইরাস। ডেঙ্গুজ্বরের জীবাণুবাহী মশা কোনো সুস্থ ব্যক্তিকে কামড়ালে, সেই ব্যক্তি চার থেকে ছয়দিনের মধ্যে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়। সাধারণত বর্ষাকালে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এডিস মশার বংশবিস্তারের উপযোগী বিভিন্ন আধার হলো কাপ, টব, টায়ার, ডাবের খোলস, গর্ত, ছাদ ইত্যাদিতে জমে থাকা বৃষ্টির পানি ও পরিষ্কার পানি। এডিস মশা সাধারণত দিনের বেলা কামড়ায়। ডেঙ্গুজ্বরে সাধারণত তীব্র জ্বর এবং শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়ে থাকে। শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে মাথা, চোখের পেছনে, হাড়, কোমর, পিঠসহ অস্থিসন্ধি ও মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। সারা শরীরে লালচে দানা দেখা দেয়, সাথে বমিবমি ভাব। অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করা, রুচি কমে যাওয়া ইত্যাদি ডেঙ্গু রোগের অন্যতম লক্ষণ। সঠিক চিকিৎসা নিলে ডেঙ্গু রোগী ২-৭ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠে। ডেঙ্গুজ্বর সন্দেহ হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পরিপূর্ণ বিশ্রাম এবং বেশি করে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ডেঙ্গু মারাত্মক রূপ নিলে রোগীকে রক্ত দিতে হতে পারে। ডেঙ্গু ভাইরাস প্রতিরোধে এখনো কোনো ভ্যাকসিন আবিস্কৃত হয় নি। তাই মশক নিধন বর্তমান ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রধান উপায়। মশার আবাসস্থল ধ্বংস করতে হবে, পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে হবে এবং দিনের বেলা বিশ্রাম নিলে মশারি টানিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। জনসচেতনতাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তাই সরকারের পাশাপাশি আমাদেরও উচিত জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ভূমিকা রাখা। তাই সচেতনতা বৃদ্ধির সাথে ডেঙ্গুজ্বর প্রতিরোধকল্পে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা একান্ত কাম্য। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] অনুচ্ছেদ লিখুন: ডেঙ্গু জ্বর। [/INST] বর্তমান সময়ে ডেঙ্গু এক আতঙ্কের নাম। ডেঙ্গুজ্বরের উৎপত্তি ডেঙ্গু ভাইরাসের মাধ্যমে। ডেঙ্গু হলো ফ্লাভিভাই বিডি পরিবার ও ফ্লাভিভাইরাস গণের অন্তর্ভুক্ত মশা বাহিত এক ধরনের ভাইরাস। ডেঙ্গুজ্বরের জীবাণুবাহী মশা কোনো সুস্থ ব্যক্তিকে কামড়ালে, সেই ব্যক্তি চার থেকে ছয়দিনের মধ্যে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়। সাধারণত বর্ষাকালে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এডিস মশার বংশবিস্তারের উপযোগী বিভিন্ন আধার হলো কাপ, টব, টায়ার, ডাবের খোলস, গর্ত, ছাদ ইত্যাদিতে জমে থাকা বৃষ্টির পানি ও পরিষ্কার পানি। এডিস মশা সাধারণত দিনের বেলা কামড়ায়। ডেঙ্গুজ্বরে সাধারণত তীব্র জ্বর এবং শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়ে থাকে। শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে মাথা, চোখের পেছনে, হাড়, কোমর, পিঠসহ অস্থিসন্ধি ও মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। সারা শরীরে লালচে দানা দেখা দেয়, সাথে বমিবমি ভাব। অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করা, রুচি কমে যাওয়া ইত্যাদি ডেঙ্গু রোগের অন্যতম লক্ষণ। সঠিক চিকিৎসা নিলে ডেঙ্গু রোগী ২-৭ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠে। ডেঙ্গুজ্বর সন্দেহ হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পরিপূর্ণ বিশ্রাম এবং বেশি করে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ডেঙ্গু মারাত্মক রূপ নিলে রোগীকে রক্ত দিতে হতে পারে। ডেঙ্গু ভাইরাস প্রতিরোধে এখনো কোনো ভ্যাকসিন আবিস্কৃত হয় নি। তাই মশক নিধন বর্তমান ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রধান উপায়। মশার আবাসস্থল ধ্বংস করতে হবে, পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে হবে এবং দিনের বেলা বিশ্রাম নিলে মশারি টানিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। জনসচেতনতাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তাই সরকারের পাশাপাশি আমাদেরও উচিত জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ভূমিকা রাখা। তাই সচেতনতা বৃদ্ধির সাথে ডেঙ্গুজ্বর প্রতিরোধকল্পে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা একান্ত কাম্য। </s> |
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়নের ভূমিকা লেখ। | বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের পর সর্বাধিক অবদান রাখে সোভিয়েত ইউনিয়ন।
পাকিস্তানি বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধ বন্ধের জন্য সোভিয়েত রাষ্ট্রপ্রধান ইয়াহিয়া খানকে আহ্বান জানান। সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রচার মাধ্যমগুলো বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠনে সহায়তা করে। জাতিসংঘে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব দিলে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেটো প্রদান করে তা বাতিল করে দেয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়নের ভূমিকা লেখ। [/INST] বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের পর সর্বাধিক অবদান রাখে সোভিয়েত ইউনিয়ন।
পাকিস্তানি বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধ বন্ধের জন্য সোভিয়েত রাষ্ট্রপ্রধান ইয়াহিয়া খানকে আহ্বান জানান। সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রচার মাধ্যমগুলো বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠনে সহায়তা করে। জাতিসংঘে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব দিলে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেটো প্রদান করে তা বাতিল করে দেয়। </s> |
নোংরা কিছু দেখলে মুখে থুথু আসে কেন? এক কথায় উত্তর দাও। | নোংরা কিছু দেখলে শরীরের বিশেষ বিশেষ ইন্দ্রিয় থেকে উত্তেজনা মস্তিষ্কের কোষে পৌঁছে এবং এখান থেকে সংকেত সংশ্লিষ্ট গ্রন্থিতে পৌঁছানোর কারণে মুখে থুথু আসে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নোংরা কিছু দেখলে মুখে থুথু আসে কেন? এক কথায় উত্তর দাও। [/INST] নোংরা কিছু দেখলে শরীরের বিশেষ বিশেষ ইন্দ্রিয় থেকে উত্তেজনা মস্তিষ্কের কোষে পৌঁছে এবং এখান থেকে সংকেত সংশ্লিষ্ট গ্রন্থিতে পৌঁছানোর কারণে মুখে থুথু আসে। </s> |
ওজোন স্তর কী? | ওজোন স্তর বায়ুমণ্ডলের একটি অংশ যেখানে ওজোন অণুর উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে। এই স্তরটি সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে যা অতিবেগুনি রশ্মির ধ্বংসাত্মক প্রভাব থেকে জীবনকে রক্ষা করে। | Bengali | ben | re-annotations | 35c1f68eb0e00572e2f771f385a90bd34ffa3df3448337f1d1f3110c0b480732 | <s>[INST] ওজোন স্তর কী? [/INST] ওজোন স্তর বায়ুমণ্ডলের একটি অংশ যেখানে ওজোন অণুর উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে। এই স্তরটি সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে যা অতিবেগুনি রশ্মির ধ্বংসাত্মক প্রভাব থেকে জীবনকে রক্ষা করে। </s> |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সম্ভাব্য অভিস্রবণিক চাপ হলো
| সর্বাধিক অভিস্রবণিক চাপ যা কোনো দ্রবণে বিকাশ করতে পারে যদি এটি তার অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা শুদ্ধ দ্রাবক থেকে পৃথক করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সম্ভাব্য অভিস্রবণিক চাপ হলো
[/INST] সর্বাধিক অভিস্রবণিক চাপ যা কোনো দ্রবণে বিকাশ করতে পারে যদি এটি তার অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা শুদ্ধ দ্রাবক থেকে পৃথক করা হয়। </s> |
সবজির তরকারি রান্না করার পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর | পানি দিয়ে সবজি পরিষ্কার করুন। সবজি ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। ফ্রাইং প্যানে তেল যোগ করুন এবং এটি গরম হতে দিন। প্রথমে মশলা ও পেঁয়াজ দিয়ে ভাজুন। তারপরে প্রথমে শক্তগুলি দিয়ে শাকসবজি যোগ করা শুরু করুন। সবশেষে নরম সবজি যোগ করুন এবং সবকিছু হালকা বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। জল যোগ করুন এবং এটি কয়েক মিনিটের জন্য সিদ্ধ হতে দিন। স্বাদমতো লবণ যোগ করুন এবং পরিবেশন করুন। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] সবজির তরকারি রান্না করার পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর [/INST] পানি দিয়ে সবজি পরিষ্কার করুন। সবজি ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। ফ্রাইং প্যানে তেল যোগ করুন এবং এটি গরম হতে দিন। প্রথমে মশলা ও পেঁয়াজ দিয়ে ভাজুন। তারপরে প্রথমে শক্তগুলি দিয়ে শাকসবজি যোগ করা শুরু করুন। সবশেষে নরম সবজি যোগ করুন এবং সবকিছু হালকা বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। জল যোগ করুন এবং এটি কয়েক মিনিটের জন্য সিদ্ধ হতে দিন। স্বাদমতো লবণ যোগ করুন এবং পরিবেশন করুন। </s> |
পূর্ণিমা তিথিতে জোয়ার তীব্র হয় কেন? | পূর্ণিমা তিথিতে চন্দ্র ও সূর্য সমসূত্রে থাকে এবং উভয়ের মিলিত আকর্ষণে তীব্র জোয়ারের সৃষ্টি হয়।
চন্দ্র ও সূর্য ভূ-পৃষ্ঠের জলভাগ ও স্থলভাগকে আকর্ষণের ফলে ভূ-পৃষ্ঠের পানি নির্দিষ্ট সময় অন্তর একস্থানে ফুলে উঠে এবং অন্যত্র নেমে যায়। এভাবে সমুদ্রের পানিরাশি নিয়মিত ফুলে ওঠাকে জোয়ার বলে। পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবীর একপাশে চাঁদ ও অপর পাশে সূর্য অবস্থান করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] পূর্ণিমা তিথিতে জোয়ার তীব্র হয় কেন? [/INST] পূর্ণিমা তিথিতে চন্দ্র ও সূর্য সমসূত্রে থাকে এবং উভয়ের মিলিত আকর্ষণে তীব্র জোয়ারের সৃষ্টি হয়।
চন্দ্র ও সূর্য ভূ-পৃষ্ঠের জলভাগ ও স্থলভাগকে আকর্ষণের ফলে ভূ-পৃষ্ঠের পানি নির্দিষ্ট সময় অন্তর একস্থানে ফুলে উঠে এবং অন্যত্র নেমে যায়। এভাবে সমুদ্রের পানিরাশি নিয়মিত ফুলে ওঠাকে জোয়ার বলে। পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবীর একপাশে চাঁদ ও অপর পাশে সূর্য অবস্থান করে। </s> |
"স্বাধীনতা দিবস" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। | ২৬শে মার্চ আমাদের জাতীয় জীবনে বিশেষ তাৎপর্যময় একটি দিন। এদেশের মানুষের জীবনে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়েছিল এদিন থেকেই। ১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সরকারিভাবে এ দিনটিতে ছুটি ঘোষণা করা হয় এবং বাংলাদেশের জাতীয় দিবসের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে। মধ্যরাতের পর হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। গ্রেফতারের পূর্বেই, অর্থাৎ ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার পরপরই সারাদেশে শুরু হয় স্বতঃস্ফূর্ত মুক্তির সংগ্রাম। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। বর্তমানে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপিত হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পৃথক পৃথক বাণী দেন। সর্বস্তরের জনতা সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে সেনাবাহিনীর কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। দেশের সকল প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এদিন নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আমরা স্বাধীনতা দিবসের চেতনাকে হৃদয়ে ধারণ করে সমৃদ্ধ স্বদেশ গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাব। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "স্বাধীনতা দিবস" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। [/INST] ২৬শে মার্চ আমাদের জাতীয় জীবনে বিশেষ তাৎপর্যময় একটি দিন। এদেশের মানুষের জীবনে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়েছিল এদিন থেকেই। ১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সরকারিভাবে এ দিনটিতে ছুটি ঘোষণা করা হয় এবং বাংলাদেশের জাতীয় দিবসের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে। মধ্যরাতের পর হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। গ্রেফতারের পূর্বেই, অর্থাৎ ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার পরপরই সারাদেশে শুরু হয় স্বতঃস্ফূর্ত মুক্তির সংগ্রাম। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। বর্তমানে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপিত হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পৃথক পৃথক বাণী দেন। সর্বস্তরের জনতা সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে সেনাবাহিনীর কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। দেশের সকল প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এদিন নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আমরা স্বাধীনতা দিবসের চেতনাকে হৃদয়ে ধারণ করে সমৃদ্ধ স্বদেশ গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাব। </s> |
ইউরোপের ইতিহাস বিস্তারিত বর্ণনা করো। | ইউরোপ– বিশেষ করে প্রাচীন গ্রিস পাশ্চাত্য সংস্কৃতির পীঠস্থান। ইউরোপ পঞ্চদশ শতকের শুরু থেকে আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে প্রধান ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে উপনিবেশবাদ শুরু হবার পর থেকে। ষোড়শ থেকে বিশ শতকের মধ্যে ইউরোপীয় দেশগুলোর বিভিন্ন সময়ে আমেরিকা, অধিকাংশ আফ্রিকা ও ওশেনিয়া এবং অপ্রতিরোধ্যভাবে অধিকাংশ এশিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। আঠারো শতকের শেষভাগে গ্রেট ব্রিটেনে শিল্প বিপ্লব শুরু হয়। এর ফলে পশ্চিম ইউরোপ এবং অবশেষে বৃহত্তর বিশ্বে আমূল অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক পরিবর্তন ঘটে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (২৮ জুলাই ১৯১৪ – ১১ নভেম্বর ১৯১৮) এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ – ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫) মূলত ইউরোপকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হয়, যার ফলে মধ্য বিশ শতকে বৈশ্বিক বিষয়াবলিতে, পশ্চিম ইউরোপের আধিপত্যের অবসান ঘটে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের প্রাধান্য বিস্তার করে। স্নায়ুযুদ্ধের সময়ে ইউরোপ লৌহ পর্দা বরাবর পশ্চিমে ন্যাটো ও পূর্বে ওয়ারশ চুক্তি দ্বারা বিভক্ত ছিল। ১৭৩০ সাল থেকে ইউরোপ ও এশিয়ার মধ্যে ভৌগোলিক সীমানা কোনো আন্তর্জাতিক সীমারেখা অনুসরণ করেনি। ইউরোপীয় একত্রীকরণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে শুরু হয়। রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক রেখায় ইউরোপকে সংগঠিত করার প্রচেষ্টায় ভূ- রাজনৈতিকভাবে নাম ব্যবহার শুরু হয়। ১ জানুয়ারি ১৯৫৮ গঠিত ইউরোপীয় ইউনিয়ন সীমিতভাবে ২৮টি সদস্য রাষ্ট্রকে বোঝায়। আর ৫ মে ১৯৪৯ গঠিত ৪৭টি সদস্য রাষ্ট্রের কাউন্সিল অব ইউরোপ দ্বারা ব্যাপক ইউরোপকে বোঝায়। এর কিছু দেশ উরাল ও বসফরাস রেখা পার হয়ে যায়, যেগুলো সাইবেরিয়া এবং তুরস্কের অন্তর্ভুক্ত। ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের মানুষ 'মহাদেশীয়' বা 'মূল ভূখণ্ড' ইউরোপকে ইউরোপ বলে বুঝিয়ে থাকে। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে ১৫টি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রের সৃষ্টি হয়। অনুরূপভাবে ১৯৯২ সালে চেকোস্লোভাকিয়া ভেঙে চেক প্রজাতন্ত্র ও স্লোভাকিয়া নামক ২টি রাষ্ট্র এবং ১৯৯১ সাল থেকে যুগোস্লাভিয়া ভেঙে ৭টি রাষ্ট্র পরিণত হয়। দেশগুলো হলো— ১. ক্রোয়েশিয়া, ২. স্লোভেনিয়া, ৩. মন্টিনিগ্রো, ৪. বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ৫. মেসিডোনিয়া, ৬. সার্বিয়া এবং ৭. কসোভো।
এরপর থেকে উভয় সংগঠন পূর্বদিকে বিস্তৃত হয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন আজকাল তার সদস্য দেশগুলোর উপর ক্রমবর্ধমান প্রভাব বিস্তার করছে। অনেক ইউরোপীয় দেশ নিজেদের মাঝে সীমানা এবং অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ বিলুপ্ত করেছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ইউরোপের ইতিহাস বিস্তারিত বর্ণনা করো। [/INST] ইউরোপ– বিশেষ করে প্রাচীন গ্রিস পাশ্চাত্য সংস্কৃতির পীঠস্থান। ইউরোপ পঞ্চদশ শতকের শুরু থেকে আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে প্রধান ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে উপনিবেশবাদ শুরু হবার পর থেকে। ষোড়শ থেকে বিশ শতকের মধ্যে ইউরোপীয় দেশগুলোর বিভিন্ন সময়ে আমেরিকা, অধিকাংশ আফ্রিকা ও ওশেনিয়া এবং অপ্রতিরোধ্যভাবে অধিকাংশ এশিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। আঠারো শতকের শেষভাগে গ্রেট ব্রিটেনে শিল্প বিপ্লব শুরু হয়। এর ফলে পশ্চিম ইউরোপ এবং অবশেষে বৃহত্তর বিশ্বে আমূল অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক পরিবর্তন ঘটে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (২৮ জুলাই ১৯১৪ – ১১ নভেম্বর ১৯১৮) এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ – ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫) মূলত ইউরোপকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হয়, যার ফলে মধ্য বিশ শতকে বৈশ্বিক বিষয়াবলিতে, পশ্চিম ইউরোপের আধিপত্যের অবসান ঘটে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের প্রাধান্য বিস্তার করে। স্নায়ুযুদ্ধের সময়ে ইউরোপ লৌহ পর্দা বরাবর পশ্চিমে ন্যাটো ও পূর্বে ওয়ারশ চুক্তি দ্বারা বিভক্ত ছিল। ১৭৩০ সাল থেকে ইউরোপ ও এশিয়ার মধ্যে ভৌগোলিক সীমানা কোনো আন্তর্জাতিক সীমারেখা অনুসরণ করেনি। ইউরোপীয় একত্রীকরণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে শুরু হয়। রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক রেখায় ইউরোপকে সংগঠিত করার প্রচেষ্টায় ভূ- রাজনৈতিকভাবে নাম ব্যবহার শুরু হয়। ১ জানুয়ারি ১৯৫৮ গঠিত ইউরোপীয় ইউনিয়ন সীমিতভাবে ২৮টি সদস্য রাষ্ট্রকে বোঝায়। আর ৫ মে ১৯৪৯ গঠিত ৪৭টি সদস্য রাষ্ট্রের কাউন্সিল অব ইউরোপ দ্বারা ব্যাপক ইউরোপকে বোঝায়। এর কিছু দেশ উরাল ও বসফরাস রেখা পার হয়ে যায়, যেগুলো সাইবেরিয়া এবং তুরস্কের অন্তর্ভুক্ত। ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের মানুষ 'মহাদেশীয়' বা 'মূল ভূখণ্ড' ইউরোপকে ইউরোপ বলে বুঝিয়ে থাকে। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে ১৫টি স্বাধীন প্রজাতন্ত্রের সৃষ্টি হয়। অনুরূপভাবে ১৯৯২ সালে চেকোস্লোভাকিয়া ভেঙে চেক প্রজাতন্ত্র ও স্লোভাকিয়া নামক ২টি রাষ্ট্র এবং ১৯৯১ সাল থেকে যুগোস্লাভিয়া ভেঙে ৭টি রাষ্ট্র পরিণত হয়। দেশগুলো হলো— ১. ক্রোয়েশিয়া, ২. স্লোভেনিয়া, ৩. মন্টিনিগ্রো, ৪. বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, ৫. মেসিডোনিয়া, ৬. সার্বিয়া এবং ৭. কসোভো।
এরপর থেকে উভয় সংগঠন পূর্বদিকে বিস্তৃত হয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন আজকাল তার সদস্য দেশগুলোর উপর ক্রমবর্ধমান প্রভাব বিস্তার করছে। অনেক ইউরোপীয় দেশ নিজেদের মাঝে সীমানা এবং অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ বিলুপ্ত করেছে। </s> |
কোন পাখি সবচেয়ে উঁচুতে উড়তে পারে? | ঈগল সবচেয়ে উঁচুতে উড়তে পারে। একটি পূর্ণবয়স্ক সুস্থ ঈগল ১১,০০০ ফুট উপরে উঠতে পারে। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] কোন পাখি সবচেয়ে উঁচুতে উড়তে পারে? [/INST] ঈগল সবচেয়ে উঁচুতে উড়তে পারে। একটি পূর্ণবয়স্ক সুস্থ ঈগল ১১,০০০ ফুট উপরে উঠতে পারে। </s> |
রাতুলদের গ্রামে আগে অনেক পুকুর, জলাশয় ছিল। জনসংখ্যা বৃদ্ধিসহ আরো নানা কারণে বর্তমানে তাদের গ্রামের অনেক পুকুর, জলাশয় ভরাট হয়ে গেছে। এই ঘটনার ফলে রাতুলদের গ্রামে কী প্রভাব পড়বে? ব্যাখ্যা করো। | উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনার ফলে অর্থাৎ পুকুর, জলাশয় ভরাটের কারণে রাতুলদের গ্রামে পানি সংকট সৃষ্টি হবে এবং সংকটের কারণে নানা ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
বাংলাদেশের নদ-নদী, জলাশয়, পুকুর শুকিয়ে যাওয়ার কারণে বা ভরাট হয়ে যাওয়ার কারণে কৃষি, মৎস্য চাষ, যাতায়াত বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফলে জলাভূমির উপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীকে জীবন ও জীবিকার সন্ধানে তল্পিতল্পাসহ অন্যত্র চলে যেতে হচ্ছে। নদ-নদী, পুকুর বা জলাশয়ে উৎপাদিত মাছ আমিষের চাহিদা পূরণ করত। কিন্তু শুকিয়ে যাওয়া অথবা ভরাটের কারণে আমিষের চাহিদা পূরণ কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
উদ্দীপকে দেখা যায়, রাতুলদের গ্রামে পূর্বে অনেক পুকুর, জলাশয় থাকলেও বর্তমানে বিভিন্ন কারণে ভরাট হয়ে গেছে। এর ফলে এসব পুকুর বা জলাশয়কে কেন্দ্র করে মাছ চাষ বা কৃষিতে সেচ প্রদান বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে জীবিকার উপর ব্যাপক প্রভাব পরিলক্ষিত হবে। খাবার পানি ও অন্যান্য কাজে ব্যবহার্য পানির সংকট পড়তে পারে। এসব পুকুর বা জলাশয়ের তীরকে কেন্দ্র করে যে সকল গাছপালা, বাগানবাড়ি, সবুজ বৃক্ষের সমারোহ গড়ে উঠেছে পানির অভাবে তা নষ্ট হবে । তাতে মানুষ, মাছ, পশু-পাখি ও গাছ-তরুলতার অস্তিত্ব বিপন্ন হতে পারে। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনার ফলে রাতুলদের গ্রামে পানির অপ্রতুলতার নানা ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] রাতুলদের গ্রামে আগে অনেক পুকুর, জলাশয় ছিল। জনসংখ্যা বৃদ্ধিসহ আরো নানা কারণে বর্তমানে তাদের গ্রামের অনেক পুকুর, জলাশয় ভরাট হয়ে গেছে। এই ঘটনার ফলে রাতুলদের গ্রামে কী প্রভাব পড়বে? ব্যাখ্যা করো। [/INST] উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনার ফলে অর্থাৎ পুকুর, জলাশয় ভরাটের কারণে রাতুলদের গ্রামে পানি সংকট সৃষ্টি হবে এবং সংকটের কারণে নানা ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
বাংলাদেশের নদ-নদী, জলাশয়, পুকুর শুকিয়ে যাওয়ার কারণে বা ভরাট হয়ে যাওয়ার কারণে কৃষি, মৎস্য চাষ, যাতায়াত বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফলে জলাভূমির উপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীকে জীবন ও জীবিকার সন্ধানে তল্পিতল্পাসহ অন্যত্র চলে যেতে হচ্ছে। নদ-নদী, পুকুর বা জলাশয়ে উৎপাদিত মাছ আমিষের চাহিদা পূরণ করত। কিন্তু শুকিয়ে যাওয়া অথবা ভরাটের কারণে আমিষের চাহিদা পূরণ কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
উদ্দীপকে দেখা যায়, রাতুলদের গ্রামে পূর্বে অনেক পুকুর, জলাশয় থাকলেও বর্তমানে বিভিন্ন কারণে ভরাট হয়ে গেছে। এর ফলে এসব পুকুর বা জলাশয়কে কেন্দ্র করে মাছ চাষ বা কৃষিতে সেচ প্রদান বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে জীবিকার উপর ব্যাপক প্রভাব পরিলক্ষিত হবে। খাবার পানি ও অন্যান্য কাজে ব্যবহার্য পানির সংকট পড়তে পারে। এসব পুকুর বা জলাশয়ের তীরকে কেন্দ্র করে যে সকল গাছপালা, বাগানবাড়ি, সবুজ বৃক্ষের সমারোহ গড়ে উঠেছে পানির অভাবে তা নষ্ট হবে । তাতে মানুষ, মাছ, পশু-পাখি ও গাছ-তরুলতার অস্তিত্ব বিপন্ন হতে পারে। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনার ফলে রাতুলদের গ্রামে পানির অপ্রতুলতার নানা ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সোলেইমানি তাঁর সামরিক জীবন শুরু করেছিলেন ১৯৮০ - এর দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধের | শুরুতে, তিনি ৪১ তম বিভাগের অধিনায়ক ছিলেন। পরে তিনি ঐচ্ছিক বেশ কিছু অভিযানের সাথে জড়িত ছিলেন, সাদ্দামবিরোধী শিয়া ও ইরাকের কুর্দি গোষ্ঠীগুলিকে সামরিক সহায়তা প্রদান এবং পরবর্তীতে ফিলিস্তিনি অঞ্চলগুলিতে লেবাননের হিজবুল্লাহ এবং হামাসকে সহায়তা প্রদান করেছেন । ২০১২ সালে সোলায়মানি সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় বিশেষত ইসলামিক স্টেট অব ইরাক অ্যান্ড দ্য লেভান্টের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানে সিরিয়ার সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতা প্রদান করেন। সোলাইমানি ২০১৪-২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক এবং লেভান্ট (আইএসআইএল) এর বিরুদ্ধে অগ্রসর হওয়া সম্মিলিত ইরাকি সরকার এবং শিয়া মিলিশিয়া বাহিনীর কমান্ডেও সহায়তা করেছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সোলেইমানি তাঁর সামরিক জীবন শুরু করেছিলেন ১৯৮০ - এর দশকের ইরান-ইরাক যুদ্ধের [/INST] শুরুতে, তিনি ৪১ তম বিভাগের অধিনায়ক ছিলেন। পরে তিনি ঐচ্ছিক বেশ কিছু অভিযানের সাথে জড়িত ছিলেন, সাদ্দামবিরোধী শিয়া ও ইরাকের কুর্দি গোষ্ঠীগুলিকে সামরিক সহায়তা প্রদান এবং পরবর্তীতে ফিলিস্তিনি অঞ্চলগুলিতে লেবাননের হিজবুল্লাহ এবং হামাসকে সহায়তা প্রদান করেছেন । ২০১২ সালে সোলায়মানি সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় বিশেষত ইসলামিক স্টেট অব ইরাক অ্যান্ড দ্য লেভান্টের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানে সিরিয়ার সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতা প্রদান করেন। সোলাইমানি ২০১৪-২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক এবং লেভান্ট (আইএসআইএল) এর বিরুদ্ধে অগ্রসর হওয়া সম্মিলিত ইরাকি সরকার এবং শিয়া মিলিশিয়া বাহিনীর কমান্ডেও সহায়তা করেছিলেন। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
চূড়ান্ত মিশনগুলি গ্রহণের আগে দুটি পরিবর্তন করা হয়েছিল। দেখা গেছে যে বোমা ফেলার পরে ডাকোটা যখন পুরো গলা ফাটাতে টানছিল তখন ইঞ্জিনের এক্সস্টোস্ট শিখাগুলি স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান হয়েছিল, এন্টি এয়ারক্রাফ্ট গানারের পক্ষে এটি একটি সহজ চিহ্ন হিসাবে তৈরি হয়েছিল, তাই ঝুঁকিটিকে অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করা হয়েছিল এবং তাদের মিশন বাতিল করা হয়েছিল। ডাকোটা ১৯ 1971১ সালের ২ নভেম্বর পরে বারাকপুরে প্রেরণ করা হয়। এবং বাংলাদেশ সরকারী কর্মকর্তাদের পরিবহন করত এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলে সরবরাহ প্রেরণ করত। বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ বাহিনী কমান্ডাররা শোধনাগারের উপর পরিকল্পিত আক্রমণকে ভেটো দিয়েছিল, ইঙ্গিত করে যে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে এটি অক্ষত ও কার্যকর করা বাংলাদেশের পক্ষে জরুরি ছিল। ওটার এবং হেলিকপ্টারটির জন্য লক্ষ্যটি রিফাইনারের জ্বালানী ডাম্পগুলিতে স্যুইচ করা হয়েছিল। | বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য সম্পর্কে অবহিত আইএএফ কমান্ড বাঙালি বিমান চালকদের বিমান থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম ধর্মঘটের সম্মান বরাদ্দ দেয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
চূড়ান্ত মিশনগুলি গ্রহণের আগে দুটি পরিবর্তন করা হয়েছিল। দেখা গেছে যে বোমা ফেলার পরে ডাকোটা যখন পুরো গলা ফাটাতে টানছিল তখন ইঞ্জিনের এক্সস্টোস্ট শিখাগুলি স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান হয়েছিল, এন্টি এয়ারক্রাফ্ট গানারের পক্ষে এটি একটি সহজ চিহ্ন হিসাবে তৈরি হয়েছিল, তাই ঝুঁকিটিকে অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করা হয়েছিল এবং তাদের মিশন বাতিল করা হয়েছিল। ডাকোটা ১৯ 1971১ সালের ২ নভেম্বর পরে বারাকপুরে প্রেরণ করা হয়। এবং বাংলাদেশ সরকারী কর্মকর্তাদের পরিবহন করত এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলে সরবরাহ প্রেরণ করত। বাংলাদেশ সরকার এবং বাংলাদেশ বাহিনী কমান্ডাররা শোধনাগারের উপর পরিকল্পিত আক্রমণকে ভেটো দিয়েছিল, ইঙ্গিত করে যে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে এটি অক্ষত ও কার্যকর করা বাংলাদেশের পক্ষে জরুরি ছিল। ওটার এবং হেলিকপ্টারটির জন্য লক্ষ্যটি রিফাইনারের জ্বালানী ডাম্পগুলিতে স্যুইচ করা হয়েছিল। [/INST] বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য সম্পর্কে অবহিত আইএএফ কমান্ড বাঙালি বিমান চালকদের বিমান থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম ধর্মঘটের সম্মান বরাদ্দ দেয়। </s> |
কোনো তারের রোধ নির্ভর কী কী বিষয়ের উপরে নির্ভর করে? | কোনো তারের রোধ নির্ভর করে তিনটি প্রধান বিষয়ের উপর:
১. তারের উপাদান: বিভিন্ন পদার্থের বিভিন্ন আপেক্ষিক রোধ থাকে। যে পদার্থের আপেক্ষিক রোধ বেশি, তার রোধও বেশি হবে। উদাহরণস্বরূপ, তামা ও অ্যালুমিনিয়ামের আপেক্ষিক রোধ খুব কম, তাই এদের তৈরি তারের রোধও কম হয়। অন্যদিকে, লোহা ও নিকেল-ক্রোমিয়ামের আপেক্ষিক রোধ বেশি, তাই এদের তৈরি তারের রোধও বেশি হয়।
২. তারের দৈর্ঘ্য: তারের দৈর্ঘ্য বাড়লে তারের রোধও বাড়ে। কারণ, বেশি দৈর্ঘ্যের তারে ইলেকট্রন প্রবাহিত হতে বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে হয়, তাই এতে বেশি বাধা তৈরি হয়।
৩. তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল: তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বাড়লে তারের রোধ কমে। কারণ, বেশি প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলে ইলেকট্রন প্রবাহের জন্য বেশি জায়গা থাকে, তাই এতে বাধা কম হয়।
এছাড়াও, তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে তারের রোধ বৃদ্ধি পায়। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] কোনো তারের রোধ নির্ভর কী কী বিষয়ের উপরে নির্ভর করে? [/INST] কোনো তারের রোধ নির্ভর করে তিনটি প্রধান বিষয়ের উপর:
১. তারের উপাদান: বিভিন্ন পদার্থের বিভিন্ন আপেক্ষিক রোধ থাকে। যে পদার্থের আপেক্ষিক রোধ বেশি, তার রোধও বেশি হবে। উদাহরণস্বরূপ, তামা ও অ্যালুমিনিয়ামের আপেক্ষিক রোধ খুব কম, তাই এদের তৈরি তারের রোধও কম হয়। অন্যদিকে, লোহা ও নিকেল-ক্রোমিয়ামের আপেক্ষিক রোধ বেশি, তাই এদের তৈরি তারের রোধও বেশি হয়।
২. তারের দৈর্ঘ্য: তারের দৈর্ঘ্য বাড়লে তারের রোধও বাড়ে। কারণ, বেশি দৈর্ঘ্যের তারে ইলেকট্রন প্রবাহিত হতে বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে হয়, তাই এতে বেশি বাধা তৈরি হয়।
৩. তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল: তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বাড়লে তারের রোধ কমে। কারণ, বেশি প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলে ইলেকট্রন প্রবাহের জন্য বেশি জায়গা থাকে, তাই এতে বাধা কম হয়।
এছাড়াও, তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে তারের রোধ বৃদ্ধি পায়। </s> |
এটিএম কার্ড নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন। | এটিএম কার্ড আলোচনা প্রসঙ্গে প্রথমেই প্রশ্ন জাগে এটিএম কী? এটিএম হচ্ছে টাকার মেশিন। বস্তুত বর্তমান বিশ্বে ব্যাংক গ্রাহকের ২৪ ঘণ্টা, সপ্তাহে সাত দিন এবং বছরের বারো মাস বিরতিহীন ব্যাংকিংয়ের চাহিদার কথা মাথায় রেখে এটিএম-এর জন্ম হয়েছে। এটিএম থেকে অর্থ উত্তোলনের জন্যে ব্যবহার করা হয় বিশেষ এক ধরনের প্লাস্টিক কার্ড। এই প্লাস্টিক কার্ডে বসানো হয় বিশেষ এক ধরনের সেন্সর। আর এই সেন্সর যুক্ত প্লাস্টিক কার্ডটিকেই বলা হয় এটিএম কার্ড। এটিএম কার্ডকে বলা যায় চলমান ব্যাংক। দিন গড়ানোর সাথে সাথে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এটিএম কার্ড। বিশেষ করে নগদ টাকা বহনের ঝুঁকি নেই বলে এর জনপ্রিয়তা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, এই কার্ডের মাধ্যমে অনলাইনে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদন করা সম্ভব হচ্ছে। এটিএম কার্ডের আবার একাধিক ভাগ রয়েছে। যেমন ১. ক্রেডিট কার্ড, ২. ডেবিট কার্ড। অন্যদিকে ক্রেডিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি এমন এক এটিএম কার্ড যাতে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা কার্ডধারী ব্যক্তি উত্তোলন করতে পারেন। ডেবিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক প্রদানকৃত অ্যাকাউন্টে টাকা উত্তোলন/জমা করার জন্যে ব্যবহৃত এটিএম কার্ড। এটিএম কার্ড ব্যবহার করতে হলে প্রথমে ব্যাংকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্টটির নামে ফরম পূরণ করে দিলে ওই নামে একটি এটিএম কার্ড ইস্যু হবে। প্লাস্টিকের এ কার্ডে থাকবে একটি ব্যক্তিগত পিনকোড। কার্ড ব্যবহার করে টাকা উত্তোলনের সময় এই পিনকোড ব্যবহার করতে হবে। এই কার্ডটি দিয়ে ব্যাংকের অনুমোদিত যেকোনো এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলা যায়। এটিএম কার্ড ব্যবহারের জন্যে একটি নির্দিষ্ট টাকা ব্যাংকে দিতে হয়, যা এটিএম কার্ডের চার্জ হিসেবে কেটে রাখা হয়। এটিএম কার্ড ব্যাংকিং পদ্ধতিকে অনেকটা সহজতর করে মানুষের জীবনে প্রযুক্তির আশীর্বাদ বয়ে এনেছে। পর্যায়ক্রমে দেশের সকল মানুষ যাতে এটিএম কার্ডের সেবা পেতে পারে সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের যত্নবান হওয়া উচিত। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] এটিএম কার্ড নিয়ে অনুচ্ছেদ লিখুন। [/INST] এটিএম কার্ড আলোচনা প্রসঙ্গে প্রথমেই প্রশ্ন জাগে এটিএম কী? এটিএম হচ্ছে টাকার মেশিন। বস্তুত বর্তমান বিশ্বে ব্যাংক গ্রাহকের ২৪ ঘণ্টা, সপ্তাহে সাত দিন এবং বছরের বারো মাস বিরতিহীন ব্যাংকিংয়ের চাহিদার কথা মাথায় রেখে এটিএম-এর জন্ম হয়েছে। এটিএম থেকে অর্থ উত্তোলনের জন্যে ব্যবহার করা হয় বিশেষ এক ধরনের প্লাস্টিক কার্ড। এই প্লাস্টিক কার্ডে বসানো হয় বিশেষ এক ধরনের সেন্সর। আর এই সেন্সর যুক্ত প্লাস্টিক কার্ডটিকেই বলা হয় এটিএম কার্ড। এটিএম কার্ডকে বলা যায় চলমান ব্যাংক। দিন গড়ানোর সাথে সাথে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এটিএম কার্ড। বিশেষ করে নগদ টাকা বহনের ঝুঁকি নেই বলে এর জনপ্রিয়তা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, এই কার্ডের মাধ্যমে অনলাইনে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদন করা সম্ভব হচ্ছে। এটিএম কার্ডের আবার একাধিক ভাগ রয়েছে। যেমন ১. ক্রেডিট কার্ড, ২. ডেবিট কার্ড। অন্যদিকে ক্রেডিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি এমন এক এটিএম কার্ড যাতে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা কার্ডধারী ব্যক্তি উত্তোলন করতে পারেন। ডেবিট কার্ড বলতে আমরা বুঝি, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক প্রদানকৃত অ্যাকাউন্টে টাকা উত্তোলন/জমা করার জন্যে ব্যবহৃত এটিএম কার্ড। এটিএম কার্ড ব্যবহার করতে হলে প্রথমে ব্যাংকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্টটির নামে ফরম পূরণ করে দিলে ওই নামে একটি এটিএম কার্ড ইস্যু হবে। প্লাস্টিকের এ কার্ডে থাকবে একটি ব্যক্তিগত পিনকোড। কার্ড ব্যবহার করে টাকা উত্তোলনের সময় এই পিনকোড ব্যবহার করতে হবে। এই কার্ডটি দিয়ে ব্যাংকের অনুমোদিত যেকোনো এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলা যায়। এটিএম কার্ড ব্যবহারের জন্যে একটি নির্দিষ্ট টাকা ব্যাংকে দিতে হয়, যা এটিএম কার্ডের চার্জ হিসেবে কেটে রাখা হয়। এটিএম কার্ড ব্যাংকিং পদ্ধতিকে অনেকটা সহজতর করে মানুষের জীবনে প্রযুক্তির আশীর্বাদ বয়ে এনেছে। পর্যায়ক্রমে দেশের সকল মানুষ যাতে এটিএম কার্ডের সেবা পেতে পারে সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের যত্নবান হওয়া উচিত। </s> |
মানুষের স্থায়ী দাঁত পড়ার পর তা আর ওঠে না কেন? | দাঁত ওঠা সংক্রান্ত ডিএনএ সংকেত নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় পরের বার তা বন্ধ থাকে বলে আর দাঁত ওঠে না। | Bengali | ben | re-annotations | e8995f1cdd82a20142fcd9842ec4884fe48faee98379bb4007fe0dfb51bc4759 | <s>[INST] মানুষের স্থায়ী দাঁত পড়ার পর তা আর ওঠে না কেন? [/INST] দাঁত ওঠা সংক্রান্ত ডিএনএ সংকেত নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় পরের বার তা বন্ধ থাকে বলে আর দাঁত ওঠে না। </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুস সুবহান (১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯২৯ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০) ছিলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৯১ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে তিনি পাবনা-৫ আসন থেকে দু'বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। | একাত্তরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের সাথে তার সম্পৃক্ততার অভিযোগে বিচার চলছিলো। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুস সুবহান (১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯২৯ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০) ছিলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৯১ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে তিনি পাবনা-৫ আসন থেকে দু'বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। [/INST] একাত্তরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের সাথে তার সম্পৃক্ততার অভিযোগে বিচার চলছিলো। </s> |
নিচের বাক্যটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও
"খরগোশ দৌড়ে ঘুমিয়ে পড়ল ভেবে যে সে কচ্ছপের থেকে এতটাই এগিয়ে ছিল যে সে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে এবং কচ্ছপ জিতে যায়। অবশেষে যখন খরগোশ জেগে ওঠে, সে একটি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ শিখেছিল।"
প্রশ্নঃ
খরগোশ কি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ শিখেছে?
| খরগোশ শিখেছিল যে তার নম্র হওয়া উচিত এবং তার বিরোধীদের সম্মান করা উচিত। ফিনিশিং লাইন পর্যন্ত তার কঠোর পরিশ্রম করা উচিত এবং কোনো কিছুকে স্বাভাবিকভাবে নেওয়া উচিত নয় | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের বাক্যটি পড় এবং নিচের প্রশ্নের উত্তর দাও
"খরগোশ দৌড়ে ঘুমিয়ে পড়ল ভেবে যে সে কচ্ছপের থেকে এতটাই এগিয়ে ছিল যে সে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে এবং কচ্ছপ জিতে যায়। অবশেষে যখন খরগোশ জেগে ওঠে, সে একটি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ শিখেছিল।"
প্রশ্নঃ
খরগোশ কি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ শিখেছে?
[/INST] খরগোশ শিখেছিল যে তার নম্র হওয়া উচিত এবং তার বিরোধীদের সম্মান করা উচিত। ফিনিশিং লাইন পর্যন্ত তার কঠোর পরিশ্রম করা উচিত এবং কোনো কিছুকে স্বাভাবিকভাবে নেওয়া উচিত নয় </s> |
আপনি আপনার অবসর সময়ে কি করতে পছন্দ করেন? | আমি আমার অবসর সময়ে গল্পের বই পরতে পছন্দ করি, বিশেষ করে রহস্য ও ভুতের উপন্যাস । | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] আপনি আপনার অবসর সময়ে কি করতে পছন্দ করেন? [/INST] আমি আমার অবসর সময়ে গল্পের বই পরতে পছন্দ করি, বিশেষ করে রহস্য ও ভুতের উপন্যাস । </s> |
End of preview. Expand
in Dataset Viewer.
README.md exists but content is empty.
Use the Edit dataset card button to edit it.
- Downloads last month
- 36