inputs
stringlengths 10
2.28k
| targets
stringlengths 2
4.55k
| language
stringclasses 1
value | language_code
stringclasses 1
value | annotation_type
stringclasses 2
values | user_id
stringclasses 15
values | text
stringlengths 59
4.64k
|
---|---|---|---|---|---|---|
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন |
যখন চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায় তখন ভারতের সঙ্গে বাস্তব ক্ষেত্রে পাকিস্তানের | কার্গিল যুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছিলো; চলচ্চিত্রটি যুদ্ধের ভেতরেও দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছিলো এবং ভারতীয়দের মধ্যে জাতিগত সত্ত্বা বজায় রেখেছিলো। চলচ্চিত্রটি বাণিজ্যিক ঘরানার হলেও দর্শকরা আমির খানের অভিনয় পছন্দ করেছিলো। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে ফিল্মফেয়ার সমালোচক পুরস্কার পেয়েছিলো। যদিও চলচ্চিত্রটি মুক্তির বহু বছর পর আমির খান বলেছিলেন, তার নিজের অভিনীত এই সরফরোশ চলচ্চিত্রটি ভালো হয়নি, না এই চলচ্চিত্রের কাহিনী তার কাছে ভালো লেগেছিলো, না গানগুলো শ্রুতিমধুর ছিলো। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন |
যখন চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায় তখন ভারতের সঙ্গে বাস্তব ক্ষেত্রে পাকিস্তানের [/INST] কার্গিল যুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছিলো; চলচ্চিত্রটি যুদ্ধের ভেতরেও দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছিলো এবং ভারতীয়দের মধ্যে জাতিগত সত্ত্বা বজায় রেখেছিলো। চলচ্চিত্রটি বাণিজ্যিক ঘরানার হলেও দর্শকরা আমির খানের অভিনয় পছন্দ করেছিলো। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে ফিল্মফেয়ার সমালোচক পুরস্কার পেয়েছিলো। যদিও চলচ্চিত্রটি মুক্তির বহু বছর পর আমির খান বলেছিলেন, তার নিজের অভিনীত এই সরফরোশ চলচ্চিত্রটি ভালো হয়নি, না এই চলচ্চিত্রের কাহিনী তার কাছে ভালো লেগেছিলো, না গানগুলো শ্রুতিমধুর ছিলো। </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
মোহাম্মদ ইদ্রিস (১০ মে ১৯৩১ – ২২ ডিসেম্বর ২০১৮) ছিলেন একজন বাংলাদেশী শিল্পী ও নকশাবিদ। তিনি ভাষা আন্দোলনে, ছায়ানট প্রতিষ্ঠায় ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা | সংগ্রামে ভূমিকা রাখেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
মোহাম্মদ ইদ্রিস (১০ মে ১৯৩১ – ২২ ডিসেম্বর ২০১৮) ছিলেন একজন বাংলাদেশী শিল্পী ও নকশাবিদ। তিনি ভাষা আন্দোলনে, ছায়ানট প্রতিষ্ঠায় ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা [/INST] সংগ্রামে ভূমিকা রাখেন। </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
দক্ষিণ কোরিয়া এপর্যন্ত ১০ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে | ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপে চতুর্থ স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা তুরস্কের কাছে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপেও দক্ষিণ কোরিয়া অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ২টি (১৯৫৬ এবং ১৯৬০) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, দক্ষিণ কোরিয়া ইএএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসের অন্যতম সফল দল, যারা এপর্যন্ত ৫ বার (২০০৩, ২০০৮, ২০১৫, ২০১৭ এবং ২০১৯) শিরোপা জয়লাভ করেছে | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
দক্ষিণ কোরিয়া এপর্যন্ত ১০ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে [/INST] ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপে চতুর্থ স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা তুরস্কের কাছে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপেও দক্ষিণ কোরিয়া অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ২টি (১৯৫৬ এবং ১৯৬০) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, দক্ষিণ কোরিয়া ইএএফএফ চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসের অন্যতম সফল দল, যারা এপর্যন্ত ৫ বার (২০০৩, ২০০৮, ২০১৫, ২০১৭ এবং ২০১৯) শিরোপা জয়লাভ করেছে </s> |
"গ্রাম্যমেলা" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। | গ্রাম্যমেলা বাঙালি সংস্কৃতির স্বতঃস্ফূর্ত প্রকাশ। এটি আবহমান গ্রামবাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মেলা শব্দটির আভিধানিক অর্থ বিশেষ কোনো উপলক্ষ্যে হাটবাজার অপেক্ষা প্রচুরতর পণ্য ক্রয় বিক্রয়সহ আমোদ প্রমোদের অস্থায়ী ব্যবস্থা। মেলা কথাটির আরেকটি অর্থ হচ্ছে মিলন। অর্থাৎ গ্রামবাংলার সাধারণ মানুষ সব কষ্ট ও বিভেদ ভুলে পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হয়, প্রাণের মিলন ঘটায় এই গ্রাম্যমেলাকে উপলক্ষ্য করে। তাই গ্রাম্যমেলার সঙ্গে বাঙালির আত্মিক সম্পর্ক বেশ সুনিবিড়। দেশের অনেক স্থানে বাংলা বছরের শেষ দিনে অর্থাৎ চৈত্রসংক্রান্তিতে মেলা আয়োজনের রেওয়াজ আছে। আবার পহেলা বৈশাখে আয়োজিত বৈশাখীমেলার মাধ্যমে বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানানো হয়। এভাবেই হেমন্তে নতুন ধান কাটার পর কোথাও মেলা বসে, পৌষের বিদায়লগ্নে হয় পৌষসংক্রান্তির মেলা। হিন্দু সম্প্রদায়ের রথযাত্রা, দোল পূর্ণিমা এবং মুসলমানদের মহররম উপলক্ষ্যে গ্রাম্যমেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। অগণিত মানুষের পদচারণায় মুখর এসব মেলা গ্রামীণ সংস্কৃতির ধারক ও বাহক। পুতুলনাচ, নাগরদোলা, লাঠিখেলা, যাত্রা, ম্যাজিক প্রদর্শন, সার্কাস ইত্যাদির মাধ্যমে সবাই আনন্দে মাতে। গ্রামবাংলার শিল্পী- কারিগরদের নিপুণ হাতে তৈরি তৈজসপত্র ও অন্যান্য দ্রব্যসামগ্রীর বেচাকেনা চলে হরদম। বিন্নি ধানের খই, মুড়ি-মুড়কি, জিলাপি, বাতাসা ও অন্যান্য মিষ্টিজাতীয় খাবার ছেলে-বুড়ো সবার রসনাকে তৃপ্ত করে। সময়ের পরিক্রমায়, যন্ত্রসভ্যতার প্রভাবে গ্রাম্যমেলার আবেদন দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে, তার নিজস্ব রূপ যাচ্ছে পাল্টে। তবু একথা স্মরণ রাখতে হবে, গ্রাম্যমেলায় গ্রামবাংলার শাশ্বত রূপ সার্থকভাবে ফুটে ওঠে। যুগ যুগ ধরে বাঙালির প্রাণোচ্ছ্বাসকে ধারণ করে গ্রাম্যমেলা গ্রামবাংলার মানুষের সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। বাঙালির নিজস্বতা প্রকাশে গ্রাম্যমেলার গুরুত্ব অনস্বীকার্য। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "গ্রাম্যমেলা" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। [/INST] গ্রাম্যমেলা বাঙালি সংস্কৃতির স্বতঃস্ফূর্ত প্রকাশ। এটি আবহমান গ্রামবাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মেলা শব্দটির আভিধানিক অর্থ বিশেষ কোনো উপলক্ষ্যে হাটবাজার অপেক্ষা প্রচুরতর পণ্য ক্রয় বিক্রয়সহ আমোদ প্রমোদের অস্থায়ী ব্যবস্থা। মেলা কথাটির আরেকটি অর্থ হচ্ছে মিলন। অর্থাৎ গ্রামবাংলার সাধারণ মানুষ সব কষ্ট ও বিভেদ ভুলে পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হয়, প্রাণের মিলন ঘটায় এই গ্রাম্যমেলাকে উপলক্ষ্য করে। তাই গ্রাম্যমেলার সঙ্গে বাঙালির আত্মিক সম্পর্ক বেশ সুনিবিড়। দেশের অনেক স্থানে বাংলা বছরের শেষ দিনে অর্থাৎ চৈত্রসংক্রান্তিতে মেলা আয়োজনের রেওয়াজ আছে। আবার পহেলা বৈশাখে আয়োজিত বৈশাখীমেলার মাধ্যমে বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানানো হয়। এভাবেই হেমন্তে নতুন ধান কাটার পর কোথাও মেলা বসে, পৌষের বিদায়লগ্নে হয় পৌষসংক্রান্তির মেলা। হিন্দু সম্প্রদায়ের রথযাত্রা, দোল পূর্ণিমা এবং মুসলমানদের মহররম উপলক্ষ্যে গ্রাম্যমেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। অগণিত মানুষের পদচারণায় মুখর এসব মেলা গ্রামীণ সংস্কৃতির ধারক ও বাহক। পুতুলনাচ, নাগরদোলা, লাঠিখেলা, যাত্রা, ম্যাজিক প্রদর্শন, সার্কাস ইত্যাদির মাধ্যমে সবাই আনন্দে মাতে। গ্রামবাংলার শিল্পী- কারিগরদের নিপুণ হাতে তৈরি তৈজসপত্র ও অন্যান্য দ্রব্যসামগ্রীর বেচাকেনা চলে হরদম। বিন্নি ধানের খই, মুড়ি-মুড়কি, জিলাপি, বাতাসা ও অন্যান্য মিষ্টিজাতীয় খাবার ছেলে-বুড়ো সবার রসনাকে তৃপ্ত করে। সময়ের পরিক্রমায়, যন্ত্রসভ্যতার প্রভাবে গ্রাম্যমেলার আবেদন দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে, তার নিজস্ব রূপ যাচ্ছে পাল্টে। তবু একথা স্মরণ রাখতে হবে, গ্রাম্যমেলায় গ্রামবাংলার শাশ্বত রূপ সার্থকভাবে ফুটে ওঠে। যুগ যুগ ধরে বাঙালির প্রাণোচ্ছ্বাসকে ধারণ করে গ্রাম্যমেলা গ্রামবাংলার মানুষের সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। বাঙালির নিজস্বতা প্রকাশে গ্রাম্যমেলার গুরুত্ব অনস্বীকার্য। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
১৯৬২ সালে এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৯৬৫ সালে সমাপ্ত হয় এবং ১৯৬৫-৬৬ সাল থেকে এটি চিনি উৎপাদন শুরু হয়। স্বাধীনতা লাভের পর, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার এই প্রতিষ্ঠানটিকে রাষ্ট্রায়াত্ত্ব প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণা করে। | স্বাধীনতা | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
১৯৬২ সালে এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৯৬৫ সালে সমাপ্ত হয় এবং ১৯৬৫-৬৬ সাল থেকে এটি চিনি উৎপাদন শুরু হয়। স্বাধীনতা লাভের পর, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার এই প্রতিষ্ঠানটিকে রাষ্ট্রায়াত্ত্ব প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণা করে। [/INST] স্বাধীনতা </s> |
আলেপ্পো মুহাফাযার রাজধানী আলেপ্পোর মোট আয়তন কত ?
রাষ্ট্রকুট রাজবংশের সর্বশেষ রাজা কে ? | খোট্টিগ অমোঘবর্ষের রাজত্বকালে পারমার রাজা সিকায় হর্ষ রাষ্ট্রকূট সাম্রাজ্য আক্রমণ করে মান্যখেত লুণ্ঠন করেন। এর ফলে রাষ্ট্রকূটদের শক্তি হ্রাস পায়। এরপরই রাষ্ট্রকূট সাম্রাজ্যের পতন ঘটে।[73] এই পরাজয়ের সুযোগ নিয়ে তারদাবাদি প্রদেশের (আধুনিক বিজাপুর জেলা, কর্ণাটক) শাসক তৃতীয় তৈলপ নিজেকে স্বাধীন রাজা ঘোষণা করলে রাষ্ট্রকূট সাম্রাজ্যের পতন সম্পূর্ণ হয়।[74][75] সর্বশেষ রাষ্ট্রকূট সম্রাট চতুর্থ ইন্দ্র জৈন সন্ন্যাসীদের প্রথা অনুসারে শ্রবণবেলগোলায় অনশনে মৃত্যুবরণ করেন। রাষ্ট্রকূটদের পতনের সঙ্গে সঙ্গে দাক্ষিণাত্য ও উত্তর ভারতে তাদের সামন্ত শাসকেরা স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পশ্চিম চালুক্য সাম্রাজ্য ১০১৫ খ্রিস্টাব্দে মান্যখেত দখল করে সেখানেই তাদের রাজধানী স্থাপন করে। এরপর একাদশ শতাব্দীতে মান্যখেত পশ্চিম চালুক্যদের সাম্রাজ্যের কেন্দ্রে পরিণত হয়। শাসনকেন্দ্র কৃষ্ণা নদী ও গোদাবরী নদীর দোয়াব বেঙ্গিতে স্থানান্তরিত হয়। পশ্চিম দাক্ষিণাত্যে রাষ্ট্রকূটদের পূর্বতন সামন্ত শাসকদের চালুক্যরা নিজেদের অধীনে নিয়ে আসে। এরপর তাঁরা দাক্ষিণাত্যে তাঁদের প্রধান শত্রু তাঞ্জোরের চোল রাজাদের পরাস্ত করে।[76] | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] আলেপ্পো মুহাফাযার রাজধানী আলেপ্পোর মোট আয়তন কত ?
রাষ্ট্রকুট রাজবংশের সর্বশেষ রাজা কে ? [/INST] খোট্টিগ অমোঘবর্ষের রাজত্বকালে পারমার রাজা সিকায় হর্ষ রাষ্ট্রকূট সাম্রাজ্য আক্রমণ করে মান্যখেত লুণ্ঠন করেন। এর ফলে রাষ্ট্রকূটদের শক্তি হ্রাস পায়। এরপরই রাষ্ট্রকূট সাম্রাজ্যের পতন ঘটে।[73] এই পরাজয়ের সুযোগ নিয়ে তারদাবাদি প্রদেশের (আধুনিক বিজাপুর জেলা, কর্ণাটক) শাসক তৃতীয় তৈলপ নিজেকে স্বাধীন রাজা ঘোষণা করলে রাষ্ট্রকূট সাম্রাজ্যের পতন সম্পূর্ণ হয়।[74][75] সর্বশেষ রাষ্ট্রকূট সম্রাট চতুর্থ ইন্দ্র জৈন সন্ন্যাসীদের প্রথা অনুসারে শ্রবণবেলগোলায় অনশনে মৃত্যুবরণ করেন। রাষ্ট্রকূটদের পতনের সঙ্গে সঙ্গে দাক্ষিণাত্য ও উত্তর ভারতে তাদের সামন্ত শাসকেরা স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পশ্চিম চালুক্য সাম্রাজ্য ১০১৫ খ্রিস্টাব্দে মান্যখেত দখল করে সেখানেই তাদের রাজধানী স্থাপন করে। এরপর একাদশ শতাব্দীতে মান্যখেত পশ্চিম চালুক্যদের সাম্রাজ্যের কেন্দ্রে পরিণত হয়। শাসনকেন্দ্র কৃষ্ণা নদী ও গোদাবরী নদীর দোয়াব বেঙ্গিতে স্থানান্তরিত হয়। পশ্চিম দাক্ষিণাত্যে রাষ্ট্রকূটদের পূর্বতন সামন্ত শাসকদের চালুক্যরা নিজেদের অধীনে নিয়ে আসে। এরপর তাঁরা দাক্ষিণাত্যে তাঁদের প্রধান শত্রু তাঞ্জোরের চোল রাজাদের পরাস্ত করে।[76] </s> |
কোন প্রাণীকে কেন মরুভূমির জাহাজ বলা হয়? | উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়।
উট মরুজীবনের জন্য চমৎকারভাবে অভিযোজিত। এদের প্রশস্ত পদ বালির উপর চলাচলের জন্য যেমন উপযুক্ত, তেমনি নাসারন্ধ্র সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করার ক্ষমতা এবং সংবদ্ধ করার উপযোগী। দুই সারি চোখের পাপড়ি মরুভূমিতে বসবাসের জন্য খুবই সহায়ক। আর এসব উপযোগিতার কারণে উট মরুভূমিতে সহজেই মালামাল বহন করতে পারে। এজন্য একে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] কোন প্রাণীকে কেন মরুভূমির জাহাজ বলা হয়? [/INST] উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়।
উট মরুজীবনের জন্য চমৎকারভাবে অভিযোজিত। এদের প্রশস্ত পদ বালির উপর চলাচলের জন্য যেমন উপযুক্ত, তেমনি নাসারন্ধ্র সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করার ক্ষমতা এবং সংবদ্ধ করার উপযোগী। দুই সারি চোখের পাপড়ি মরুভূমিতে বসবাসের জন্য খুবই সহায়ক। আর এসব উপযোগিতার কারণে উট মরুভূমিতে সহজেই মালামাল বহন করতে পারে। এজন্য একে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৯৬৭ সালে তিনি তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে টেলিভিশনের জন্য নাটক লিখতে শুরু করেন যার বিষয়বস্তু ছিল মূলত পারিবারিক। সেসময় কমেডি নাটকও তিনি লিখতেন। নাট্যশিল্পের প্রতি তার প্রকৃত ভালবাসা শুরু হয় টাঙ্গাইলে তার নিজ গ্রামে যাত্রা ও লোকজ সংস্কৃতির সঙ্গে তার নিবিড় পরিচয়ের সূত্র ধরে। তার যাত্রার অভিনয় অভিজ্ঞতা তার নাট্যভাবনাকে খুবই প্রভাবিত করেছিল। ১৯৭১ সালে তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে | যোগ দেন এবং জড়িত হন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সঙ্গে। মুক্তিযুদ্ধকালীন তিনি তার প্রথম রচিত নাটক ‘পশ্চিমের সিঁড়ি’ কলকাতার রবীন্দ্রসদনে মঞ্চায়নের চেষ্টা করেন; কিন্তু তার আগেই ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীনতা অর্জন করায়, নাটকটি আর তখন অভিনীত হয় নি। পরে নাটকটি ১৯৭২ সালে বাংলাদেশে অভিনীত হয়। সেই সময়টাও তার নাট্যচর্চ্চায় প্রতিফলিত হয়েছে বিভিন্ন সময়ে। ১৯৭২ সালে কলকাতা থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে তিনি তৈরি করেন তার আরণ্যক নাট্যদল। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৯৬৭ সালে তিনি তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে টেলিভিশনের জন্য নাটক লিখতে শুরু করেন যার বিষয়বস্তু ছিল মূলত পারিবারিক। সেসময় কমেডি নাটকও তিনি লিখতেন। নাট্যশিল্পের প্রতি তার প্রকৃত ভালবাসা শুরু হয় টাঙ্গাইলে তার নিজ গ্রামে যাত্রা ও লোকজ সংস্কৃতির সঙ্গে তার নিবিড় পরিচয়ের সূত্র ধরে। তার যাত্রার অভিনয় অভিজ্ঞতা তার নাট্যভাবনাকে খুবই প্রভাবিত করেছিল। ১৯৭১ সালে তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে [/INST] যোগ দেন এবং জড়িত হন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সঙ্গে। মুক্তিযুদ্ধকালীন তিনি তার প্রথম রচিত নাটক ‘পশ্চিমের সিঁড়ি’ কলকাতার রবীন্দ্রসদনে মঞ্চায়নের চেষ্টা করেন; কিন্তু তার আগেই ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীনতা অর্জন করায়, নাটকটি আর তখন অভিনীত হয় নি। পরে নাটকটি ১৯৭২ সালে বাংলাদেশে অভিনীত হয়। সেই সময়টাও তার নাট্যচর্চ্চায় প্রতিফলিত হয়েছে বিভিন্ন সময়ে। ১৯৭২ সালে কলকাতা থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে তিনি তৈরি করেন তার আরণ্যক নাট্যদল। </s> |
এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
১৯৮৪ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটি "বাংলাদেশ রাইফেলস হাইস্কুল" হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি কলেজ পর্যন্ত উন্নীত হয় এবং এর নাম হয় "বাংলাদেশ রাইফেলস কলেজ" । ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠানটির নাম হয় "বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ রাইফেলস কলেজ" । মুন্সি আব্দুর রউফ (১৯৪৩ - এপ্রিল ৮, ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। যুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাঁকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। মুন্সী আব্দুর রউফ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেই দুইজন ল্যান্স নায়েকদের একজন যারা মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্ব প্রদর্শন করে শহীদ হওয়ায় বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি পেয়েছিলেন। ২০০৯ এর পর "রাইফেলস" শব্দটি "পাবলিক" শব্দ দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। ফলে কলেজের বর্তমান নাম বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজ। | মুক্তিযুদ্ধ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই লেখাটি কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে ?
১৯৮৪ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটি "বাংলাদেশ রাইফেলস হাইস্কুল" হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি কলেজ পর্যন্ত উন্নীত হয় এবং এর নাম হয় "বাংলাদেশ রাইফেলস কলেজ" । ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠানটির নাম হয় "বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ রাইফেলস কলেজ" । মুন্সি আব্দুর রউফ (১৯৪৩ - এপ্রিল ৮, ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। যুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাঁকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। মুন্সী আব্দুর রউফ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেই দুইজন ল্যান্স নায়েকদের একজন যারা মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্ব প্রদর্শন করে শহীদ হওয়ায় বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি পেয়েছিলেন। ২০০৯ এর পর "রাইফেলস" শব্দটি "পাবলিক" শব্দ দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। ফলে কলেজের বর্তমান নাম বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজ। [/INST] মুক্তিযুদ্ধ | </s> |
ডমিনো তত্ত্বটি কোন অঞ্চলের জন্য প্রযোজ্য ছিল? | ডমিনো তত্ত্বটি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার জন্য প্রযোজ্য ছিল। ১৯৫০ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র এই তত্ত্বটি প্রচার করেছিল। ইন্দোচীনে যখন একের পর এক রাষ্ট্রে সমাজতন্ত্রীতা ক্ষমতাসীন হচ্ছিল তখন সমাজতন্ত্রীদের ঠেকাতে সামরিক হস্তক্ষেপের কথা বলা হয়েছে এই তত্ত্বে। ডমিনো তত্ত্বের মূল কথা হলো একটি রাষ্ট্র যদি সমাজতন্ত্রীদের দখলে চলে যায় তাহলে তার পাশের রাষ্ট্রটিতেও সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ডমিনো তত্ত্বটি কোন অঞ্চলের জন্য প্রযোজ্য ছিল? [/INST] ডমিনো তত্ত্বটি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার জন্য প্রযোজ্য ছিল। ১৯৫০ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র এই তত্ত্বটি প্রচার করেছিল। ইন্দোচীনে যখন একের পর এক রাষ্ট্রে সমাজতন্ত্রীতা ক্ষমতাসীন হচ্ছিল তখন সমাজতন্ত্রীদের ঠেকাতে সামরিক হস্তক্ষেপের কথা বলা হয়েছে এই তত্ত্বে। ডমিনো তত্ত্বের মূল কথা হলো একটি রাষ্ট্র যদি সমাজতন্ত্রীদের দখলে চলে যায় তাহলে তার পাশের রাষ্ট্রটিতেও সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে। </s> |
অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন :
গণেশ পুরাণ – গণেশ পুরাণ-এ উল্লিখিত গণেশের চার অবতার সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর ও কলিযুগে অবতীর্ণ হন। এঁরা হলেন –
মহোৎকট বিনায়ক – ইনি দশভূজ ও রক্তবর্ণ। বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায় এঁর বাহন হয় হাতি নয় সিংহ। ইনি সত্য যুগে কশ্যপ ও অদিতির সন্তান হয়ে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেই কারণে কাশ্যপেয় নামে পরিচিত হন। [58] এই অবতারে তিনি নরান্তক ও দেবান্তক নামে দুই অসুরভ্রাতা ও ধূম্রাক্ষ নামে এক দৈত্যকে বধ করেন।
ময়ূরেশ্বর – ইনি ষড়ভূজ ও শ্বেতবর্ণ। বাহন ময়ূর। ত্রেতা যুগে শিব ও পার্বতীর পুত্ররূপে এঁর জন্ম। এই অবতারে তিনি সিন্ধু নামে এক দৈত্যকে বধ করেন। অবতারকাল সমাপ্ত হলে ময়ূরটি তিনি তাঁর ভ্রাতা কার্তিকেয়কে দান করেন।
গজানন – ইনি চতুর্ভুজ ও রক্তবর্ণ। বাহন ইঁদুর। ইনি দ্বাপর যুগে শিব ও পার্বতীর পুত্র হয়ে জন্মগ্রহণ করেন। সিন্দুর নামে এক দৈত্যকে তিনি এই অবতারে বধ করেন। এই অবতারেই রাজা বরেণ্যর নিকট তিনি গণেশ গীতা প্রকাশ করেন।
ধূম্রকেতু – দ্বিভূজ অথবা চতুর্ভূজ ও ধূম্রবর্ণ। বাহন নীল ঘোড়া। ইনি কলি যুগের শেষে অবতীর্ণ হবেন ও অনেক দৈত্য বধ করবেন। এই অবতার বিষ্ণুর শেষ অবতার কল্কির অনুসরণে কল্পিত।
মুদ্গল পুরাণ – মুদ্গল পুরাণ-এ গণেশের আটজন অবতারের বর্ণনা পাওয়া যায়। এঁরা হলেন –
বক্রতুণ্ড – প্রথম অবতার। এঁকে ব্রহ্মের অংশ ও পরম বলে মনে করা হয়। ইনি সিংহবাহন। এই অবতারের উদ্দেশ্য মাৎসর্যাসুর (অর্থাৎ ঈর্ষা) বধ।
একদন্ত – ইনি প্রত্যেক ব্যক্তিগত আত্মা ও পরমব্রহ্মের প্রতীক। ইনি মুষিকবাহন। এই অবতারের উদ্দেশ্য মদাসুর (অর্থাৎ, অহং) বধ।
মহোদর – ইনি বক্রতুণ্ড ও একদন্তের সম্মিলিত রূপ। ব্রহ্মের প্রজ্ঞার প্রতীক। মোহাসুর (অর্থাৎ সংশয়) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য। ইনিও মুষিকবাহন।
গজবক্ত্র বা গজানন – মহোদরের অন্যরূপ। লোভাসুর (অর্থাৎ লোভ) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য।
লম্বোদর – ব্রহ্মের শক্তির প্রতীক। ইনি মুষিকবাহন। ক্রোধাসুর (অর্থাৎ রাগ) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য।
বিকট – সূর্যের প্রতীক। জ্যোতির্ময় ব্রহ্মের প্রকাশ। কামাসুর (অর্থাৎ কামনাবাসনা) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য। ইনি ময়ূরবাহন।
বিঘ্নরাজ – বিষ্ণুর প্রতীক। ব্রহ্মের অস্তিত্বের প্রকাশ। মমাসুর (অর্থাৎ অহংকার) বধের উদ্দেশ্যে এই অবতার।
ধূম্রবর্ণ – শিবের প্রতীক। ব্রহ্মের বিনাশ শক্তির প্রকাশ। ইনি অশ্ববাহন। অভিমানাসুর (অর্থাৎ গরিমা) বধের উদ্দেশ্যে এই অবতার।
প্রশ্ন :
হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী গণেশের সহোদর কে ? | হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী গণেশের সহোদর কার্তিকেয় | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন :
গণেশ পুরাণ – গণেশ পুরাণ-এ উল্লিখিত গণেশের চার অবতার সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর ও কলিযুগে অবতীর্ণ হন। এঁরা হলেন –
মহোৎকট বিনায়ক – ইনি দশভূজ ও রক্তবর্ণ। বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায় এঁর বাহন হয় হাতি নয় সিংহ। ইনি সত্য যুগে কশ্যপ ও অদিতির সন্তান হয়ে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেই কারণে কাশ্যপেয় নামে পরিচিত হন। [58] এই অবতারে তিনি নরান্তক ও দেবান্তক নামে দুই অসুরভ্রাতা ও ধূম্রাক্ষ নামে এক দৈত্যকে বধ করেন।
ময়ূরেশ্বর – ইনি ষড়ভূজ ও শ্বেতবর্ণ। বাহন ময়ূর। ত্রেতা যুগে শিব ও পার্বতীর পুত্ররূপে এঁর জন্ম। এই অবতারে তিনি সিন্ধু নামে এক দৈত্যকে বধ করেন। অবতারকাল সমাপ্ত হলে ময়ূরটি তিনি তাঁর ভ্রাতা কার্তিকেয়কে দান করেন।
গজানন – ইনি চতুর্ভুজ ও রক্তবর্ণ। বাহন ইঁদুর। ইনি দ্বাপর যুগে শিব ও পার্বতীর পুত্র হয়ে জন্মগ্রহণ করেন। সিন্দুর নামে এক দৈত্যকে তিনি এই অবতারে বধ করেন। এই অবতারেই রাজা বরেণ্যর নিকট তিনি গণেশ গীতা প্রকাশ করেন।
ধূম্রকেতু – দ্বিভূজ অথবা চতুর্ভূজ ও ধূম্রবর্ণ। বাহন নীল ঘোড়া। ইনি কলি যুগের শেষে অবতীর্ণ হবেন ও অনেক দৈত্য বধ করবেন। এই অবতার বিষ্ণুর শেষ অবতার কল্কির অনুসরণে কল্পিত।
মুদ্গল পুরাণ – মুদ্গল পুরাণ-এ গণেশের আটজন অবতারের বর্ণনা পাওয়া যায়। এঁরা হলেন –
বক্রতুণ্ড – প্রথম অবতার। এঁকে ব্রহ্মের অংশ ও পরম বলে মনে করা হয়। ইনি সিংহবাহন। এই অবতারের উদ্দেশ্য মাৎসর্যাসুর (অর্থাৎ ঈর্ষা) বধ।
একদন্ত – ইনি প্রত্যেক ব্যক্তিগত আত্মা ও পরমব্রহ্মের প্রতীক। ইনি মুষিকবাহন। এই অবতারের উদ্দেশ্য মদাসুর (অর্থাৎ, অহং) বধ।
মহোদর – ইনি বক্রতুণ্ড ও একদন্তের সম্মিলিত রূপ। ব্রহ্মের প্রজ্ঞার প্রতীক। মোহাসুর (অর্থাৎ সংশয়) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য। ইনিও মুষিকবাহন।
গজবক্ত্র বা গজানন – মহোদরের অন্যরূপ। লোভাসুর (অর্থাৎ লোভ) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য।
লম্বোদর – ব্রহ্মের শক্তির প্রতীক। ইনি মুষিকবাহন। ক্রোধাসুর (অর্থাৎ রাগ) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য।
বিকট – সূর্যের প্রতীক। জ্যোতির্ময় ব্রহ্মের প্রকাশ। কামাসুর (অর্থাৎ কামনাবাসনা) বধ এই অবতারের উদ্দেশ্য। ইনি ময়ূরবাহন।
বিঘ্নরাজ – বিষ্ণুর প্রতীক। ব্রহ্মের অস্তিত্বের প্রকাশ। মমাসুর (অর্থাৎ অহংকার) বধের উদ্দেশ্যে এই অবতার।
ধূম্রবর্ণ – শিবের প্রতীক। ব্রহ্মের বিনাশ শক্তির প্রকাশ। ইনি অশ্ববাহন। অভিমানাসুর (অর্থাৎ গরিমা) বধের উদ্দেশ্যে এই অবতার।
প্রশ্ন :
হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী গণেশের সহোদর কে ? [/INST] হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী গণেশের সহোদর কার্তিকেয় | </s> |
ভারতীয় কৃষির জন্য হিমালয়ের গুরুত্ব কী? | ভারতে বর্ষার প্রধান কারণ হিমালয়। বঙ্গোপসাগর থেকে বৃষ্টির মেঘ হিমালয়ে আঘাত করে এবং সমভূমিতে বৃষ্টিপাত ঘটায়। কৃষিকাজের জন্য বর্ষার পানি প্রয়োজন। যখনই বৃষ্টিপাত কম হয়, তখনই কৃষি ও ফসলের বৃদ্ধি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] ভারতীয় কৃষির জন্য হিমালয়ের গুরুত্ব কী? [/INST] ভারতে বর্ষার প্রধান কারণ হিমালয়। বঙ্গোপসাগর থেকে বৃষ্টির মেঘ হিমালয়ে আঘাত করে এবং সমভূমিতে বৃষ্টিপাত ঘটায়। কৃষিকাজের জন্য বর্ষার পানি প্রয়োজন। যখনই বৃষ্টিপাত কম হয়, তখনই কৃষি ও ফসলের বৃদ্ধি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। </s> |
"তুলসী বনের বাঘ" বাগধারাটির অর্থ কী? সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করো | | "তুলসী বনের বাঘ" বাগধারাটির অর্থ ভণ্ড ব্যক্তি। যে ব্যক্তি ভালো হওয়ার ভান করে কিন্তু আসলে সে খারাপ তাকে বোঝাতে "তুলসী বনের বাঘ" বাগধারাটি ব্যবহার করা হয়। তুলসী পাতা সৃষ্টিকর্তা বিষ্ণুর পুজোয় ব্যবহার করা হয় বলে তুলসী পাতাকে পবিত্র ধরা হয়। কিন্তু বাঘ পবিত্র তুলসী বনে থাকলেও সে বাঘই হয়। তাই, 'তুলসী বনের বাঘ' বলতে বোঝানো হয় যে কোনো ব্যক্তি বাইরে থেকে ভালো দেখালেও, সে আসলে ভন্ড। যেমন: রফিক সাহেব কথায় ভালো হলেও সে একটা তুলসী বনের বাঘ। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad | <s>[INST] "তুলসী বনের বাঘ" বাগধারাটির অর্থ কী? সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করো | [/INST] "তুলসী বনের বাঘ" বাগধারাটির অর্থ ভণ্ড ব্যক্তি। যে ব্যক্তি ভালো হওয়ার ভান করে কিন্তু আসলে সে খারাপ তাকে বোঝাতে "তুলসী বনের বাঘ" বাগধারাটি ব্যবহার করা হয়। তুলসী পাতা সৃষ্টিকর্তা বিষ্ণুর পুজোয় ব্যবহার করা হয় বলে তুলসী পাতাকে পবিত্র ধরা হয়। কিন্তু বাঘ পবিত্র তুলসী বনে থাকলেও সে বাঘই হয়। তাই, 'তুলসী বনের বাঘ' বলতে বোঝানো হয় যে কোনো ব্যক্তি বাইরে থেকে ভালো দেখালেও, সে আসলে ভন্ড। যেমন: রফিক সাহেব কথায় ভালো হলেও সে একটা তুলসী বনের বাঘ। </s> |
১ নভেম্বর ২০১৪ দুই দফায় স্মরণকালের ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে সবচেয়ে দীর্ঘসময় বিদ্যুৎহীন ছিল পুরো দেশ। এটি নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত সংবাদ প্রতিবেদন লেখ। | ১ নভেম্বর ২০১৪ দুই দফায় স্মরণকালের ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে সবচেয়ে দীর্ঘসময় বিদ্যুৎহীন ছিল পুরো দেশ। জাতীয় গ্রিডে কারিগরি ত্রুটির কারণে রাজধানীসহ সারাদেশ অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। বঙ্গভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন (গণভবন), বিদেশী মিশনসহ জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সব স্থাপনাও (কেপিআই) এ বিপর্যয়ের কবলে পড়ে। দুর্ভোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা আমলে নিয়ে করা একটি তালিকায় বাংলাদেশে সেদিনের ঘটনাটি উইকিপিডিয়ায় ইতিহাসের চতুর্থ বৃহৎ বিদ্যুৎ বিভ্রাটজনিত দুর্যোগ হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ১ নভেম্বর ২০১৪ দুই দফায় স্মরণকালের ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে সবচেয়ে দীর্ঘসময় বিদ্যুৎহীন ছিল পুরো দেশ। এটি নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত সংবাদ প্রতিবেদন লেখ। [/INST] ১ নভেম্বর ২০১৪ দুই দফায় স্মরণকালের ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে সবচেয়ে দীর্ঘসময় বিদ্যুৎহীন ছিল পুরো দেশ। জাতীয় গ্রিডে কারিগরি ত্রুটির কারণে রাজধানীসহ সারাদেশ অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। বঙ্গভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন (গণভবন), বিদেশী মিশনসহ জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সব স্থাপনাও (কেপিআই) এ বিপর্যয়ের কবলে পড়ে। দুর্ভোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা আমলে নিয়ে করা একটি তালিকায় বাংলাদেশে সেদিনের ঘটনাটি উইকিপিডিয়ায় ইতিহাসের চতুর্থ বৃহৎ বিদ্যুৎ বিভ্রাটজনিত দুর্যোগ হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়। </s> |
একটি শহরের একটি বৃষ্টির দিন বর্ণনা করুন | সকাল থেকে অবিরাম বৃষ্টি হচ্ছে। রেইনকোট পরা পথচারীরা রঙিন ছাতা ধরে ফুটপাথে হাঁটছে। গর্ত থেকে ঘোলা জল ছিটিয়ে গাড়িগুলি তাদের পাশ দিয়ে চলে গেল। কিছু রাস্তা জলাবদ্ধ ছিল। বৃষ্টির কারণে স্কুল ছুটি দিয়েছে। বিষণ্ণ মেঘগুলি উঁচু দালানের উপর ঝুলছে। খুব কম লোকই ক্যাফেতে গরম কফিতে চুমুক দিয়ে কাজ করত এবং গাছের পাতা থেকে ঝরে পড়া বৃষ্টির ফোঁটার দিকে তাকিয়ে থাকত। এটি একটি শান্তিপূর্ণ বৃষ্টির দিন ছিল। | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] একটি শহরের একটি বৃষ্টির দিন বর্ণনা করুন [/INST] সকাল থেকে অবিরাম বৃষ্টি হচ্ছে। রেইনকোট পরা পথচারীরা রঙিন ছাতা ধরে ফুটপাথে হাঁটছে। গর্ত থেকে ঘোলা জল ছিটিয়ে গাড়িগুলি তাদের পাশ দিয়ে চলে গেল। কিছু রাস্তা জলাবদ্ধ ছিল। বৃষ্টির কারণে স্কুল ছুটি দিয়েছে। বিষণ্ণ মেঘগুলি উঁচু দালানের উপর ঝুলছে। খুব কম লোকই ক্যাফেতে গরম কফিতে চুমুক দিয়ে কাজ করত এবং গাছের পাতা থেকে ঝরে পড়া বৃষ্টির ফোঁটার দিকে তাকিয়ে থাকত। এটি একটি শান্তিপূর্ণ বৃষ্টির দিন ছিল। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদের সারাংশ লেখ:
ইসলাম কথা ও কাজে এক। মুসলমান মুখে মুখে সাম্য ও মানবতার কথা স্বীকার করিয়াই সন্তুষ্ট হয় না। ঈমান, শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতার ভিতর দিয়া সে তাহার দৈনন্দিন জীবনে সাম্য ও মানবতার আদর্শকে সুন্দরভাবে রূপদান করিবার চেষ্টা করে। মসজিদে যাও, দেখিবে বাদশাহের পাশে ক্রীতদাস দাঁড়াইয়া খোদার উদ্দেশ্যে মাথা নত করিতেছে। ইসলামে সাদা-কালোর ভেদ নাই, দাস-প্রভুর তফাৎ নাই। তাই ইসলাম ভৌগোলিক সীমা লঙ্ঘন করিয়া বর্ণবৈষম্য তুলিয়া দিয়া সমস্ত মুসলমানকে ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনে আবদ্ধ করিয়াছে। | সাম্য ও মানবতা ইসলাম ধর্মের মূল কথা। এটি কেবল তত্ত্বেই সীমাবদ্ধ নয়, কাজেও এ কথার প্রমাণ রয়েছে। ঈমান, শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতার মধ্যদিয়ে সাম্য ও মানবতার বাণী সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দিয়ে ইসলাম গোটা বিশ্বের মুসলমানকে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের সারাংশ লেখ:
ইসলাম কথা ও কাজে এক। মুসলমান মুখে মুখে সাম্য ও মানবতার কথা স্বীকার করিয়াই সন্তুষ্ট হয় না। ঈমান, শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতার ভিতর দিয়া সে তাহার দৈনন্দিন জীবনে সাম্য ও মানবতার আদর্শকে সুন্দরভাবে রূপদান করিবার চেষ্টা করে। মসজিদে যাও, দেখিবে বাদশাহের পাশে ক্রীতদাস দাঁড়াইয়া খোদার উদ্দেশ্যে মাথা নত করিতেছে। ইসলামে সাদা-কালোর ভেদ নাই, দাস-প্রভুর তফাৎ নাই। তাই ইসলাম ভৌগোলিক সীমা লঙ্ঘন করিয়া বর্ণবৈষম্য তুলিয়া দিয়া সমস্ত মুসলমানকে ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনে আবদ্ধ করিয়াছে। [/INST] সাম্য ও মানবতা ইসলাম ধর্মের মূল কথা। এটি কেবল তত্ত্বেই সীমাবদ্ধ নয়, কাজেও এ কথার প্রমাণ রয়েছে। ঈমান, শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতার মধ্যদিয়ে সাম্য ও মানবতার বাণী সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দিয়ে ইসলাম গোটা বিশ্বের মুসলমানকে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। </s> |
মধ্যমেয়াদী অর্থায়নের বৈশিষ্ট্যসমূহ বলো। | মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থান হলো একটি অন্তবর্তীকালীন অর্থসংস্থান ব্যবস্থা। নতুন, আর্থিক অসচ্চল প্রতিষ্ঠান, মাঝারি, এমনকি বৃহদায়তন প্রতিষ্ঠানগুলো মূলধন বাজার ও অর্থনৈতিক প্রতিকূলতার কারণে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করতে পারে না। এসব ক্ষেত্রে মধ্যমেয়াদি ঋণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। নিম্নে মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের বৈশিষ্ট্যগুলো সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো:
১. মেয়াদকাল: এ ধরনের ঋণের মেয়াদকাল স্বল্পমেয়াদি ঋণের মেয়াদকালের থেকে বেশি হয় কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ঋণের তুলনায় কম হয়। সাধারণত এই ঋণের মেয়াদকাল ১ বছরের বেশি হয় কিন্তু ৫ বছরের কম হয়। তবে ক্ষেত্র বিশেষে এই ঋণ ৭ বা ১০ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। আমাদের দেশে এই ঋণ ৩-৭ বছরের মধ্যে হয়ে থাকে।
২. ঋণের পরিমাণ: এই ধরনের ঋণে ঋণের পরিমাণ তেমন বেশি হয় না। সাধারণত স্বল্পমেয়াদি ঋণের চেয়ে বেশি এবং দীর্ঘমেয়াদি ঋণের তুলনায় কম হয়ে থাকে। বাণিজ্যিক ব্যাংক এ ধরনের ঋণের প্রধান উৎস বলে ঋণের পরিমাণ তেমন বেশি হয় না, তবে বীমা কোম্পানি একটু বেশি পরিমাণে মধ্যমেয়াদি ঋণ প্রদান করে থাকে।
৩. ঋণ গ্রহণের উদ্দেশ্য: যে সব ক্ষেত্রে স্বল্পমেয়াদি অর্থায়ন তহবিল সংগ্রহের উদ্দেশ্য অর্জনে পরিপূর্ণ হয় না অথবা দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের তহবিল উদ্দেশ্য অর্জন করেও তহবিলের উদ্বৃত্ত থাকে সেই সব ক্ষেত্রে মধ্যমেয়াদি অর্থায়ন উপযুক্ত। সাধারণত বিপুল পরিমাণ চলতি মূলধন মেটাতে, যন্ত্রপাতি ক্রয়, দালানকোঠা সম্প্রসারণ ইত্যাদির জন্য মধ্যমেয়াদি অর্থায়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৪. মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের ব্যবহারকারী: যেসব প্রতিষ্ঠান মূলধন বাজারে প্রবেশ করতে পারে না সেই সব প্রতিষ্ঠানগুলো এই ঋণ ব্যবহারে আগ্রহী হয়। অর্থাৎ নতুন, মাঝারি, আর্থিকভাবে অসচ্ছল এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে বৃহদায়তন কারবার প্রতিষ্ঠানে মধ্যমেয়াদি ঋণের ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়। যেমনঃ ডাক্তারি ব্যবসায়, ক্ষুদ্র শিল্প, কৃষক সম্প্রদায় ইত্যাদি এই মধ্যমেয়াদি ঋণের ব্যবহারকারী।
৫. পরিশোধ পদ্ধতি: কারবারের প্রত্যাশিত নগদ প্রবাহ দিয়ে সাধারণত এই মেয়াদি ঋণ . কিস্তিতে পরিশোধ করা হয়ে থাকে। এই কিস্তি মাসিক, ত্রৈমাসিক বা অর্ধবার্ষিকী ইত্যাদি হতে পারে। আবার এই ধরনের ঋণ এককালীনও পরিশোধ করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ ঋণ চুক্তি অনুযায়ী এই ধরনের মেয়াদি ঋণ পরিশোধ করা হয়ে থাকে।
৬. জামানত: অর্থায়ন সাধারণত কারবার প্রতিষ্ঠানের যন্ত্রপাতি, দালান-কোঠার উন্নয়ন, কারবার সম্প্রসারণে ব্যয় করা হয় বলে এই ঋণের বিপরীতে জামানত দিতে হয়। সাধারণত দালানকোঠা, প্লান্ট, স্টক, বন্ড ইত্যাদি জামানত হিসেবে রেখে মধ্যমেয়াদি অর্থায়ন করা হয়।
৭. নবায়নযোগ্য: বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে মধ্যমেয়াদি ঋণ নবায়ন করা যায়। তবে এক্ষেত্রে জামানতকৃত সম্পত্তির মূল্য তখনও উপযুক্ত জামানত হিসেবে বিবেচিত হতে হবে। কারণ উপযুক্ত জামানতই এ ধরনের ঋণের অন্যতম ভিত্তি। বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্র, যেমনঃ ঋণগ্রহীতার নগদ প্রবাহ অস্থিতিশীল হওয়ার কারণে সে ঋণের মেয়াদকাল বাড়ানোর আবেদন করতে পারবে।
৮. মূলধন ব্যয়: মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের মূলধন ব্যয় রয়েছে। কারণ এই মেয়াদি ঋণের জন্য কারবার প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই সুদ প্রদান করতে হয়। এই সুদের হার স্বল্পমেয়াদি সুদের হারের চেয়ে বেশি কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ঋণের তুলনায় কম। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মধ্যমেয়াদী অর্থায়নের বৈশিষ্ট্যসমূহ বলো। [/INST] মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থান হলো একটি অন্তবর্তীকালীন অর্থসংস্থান ব্যবস্থা। নতুন, আর্থিক অসচ্চল প্রতিষ্ঠান, মাঝারি, এমনকি বৃহদায়তন প্রতিষ্ঠানগুলো মূলধন বাজার ও অর্থনৈতিক প্রতিকূলতার কারণে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করতে পারে না। এসব ক্ষেত্রে মধ্যমেয়াদি ঋণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। নিম্নে মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের বৈশিষ্ট্যগুলো সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো:
১. মেয়াদকাল: এ ধরনের ঋণের মেয়াদকাল স্বল্পমেয়াদি ঋণের মেয়াদকালের থেকে বেশি হয় কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ঋণের তুলনায় কম হয়। সাধারণত এই ঋণের মেয়াদকাল ১ বছরের বেশি হয় কিন্তু ৫ বছরের কম হয়। তবে ক্ষেত্র বিশেষে এই ঋণ ৭ বা ১০ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। আমাদের দেশে এই ঋণ ৩-৭ বছরের মধ্যে হয়ে থাকে।
২. ঋণের পরিমাণ: এই ধরনের ঋণে ঋণের পরিমাণ তেমন বেশি হয় না। সাধারণত স্বল্পমেয়াদি ঋণের চেয়ে বেশি এবং দীর্ঘমেয়াদি ঋণের তুলনায় কম হয়ে থাকে। বাণিজ্যিক ব্যাংক এ ধরনের ঋণের প্রধান উৎস বলে ঋণের পরিমাণ তেমন বেশি হয় না, তবে বীমা কোম্পানি একটু বেশি পরিমাণে মধ্যমেয়াদি ঋণ প্রদান করে থাকে।
৩. ঋণ গ্রহণের উদ্দেশ্য: যে সব ক্ষেত্রে স্বল্পমেয়াদি অর্থায়ন তহবিল সংগ্রহের উদ্দেশ্য অর্জনে পরিপূর্ণ হয় না অথবা দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের তহবিল উদ্দেশ্য অর্জন করেও তহবিলের উদ্বৃত্ত থাকে সেই সব ক্ষেত্রে মধ্যমেয়াদি অর্থায়ন উপযুক্ত। সাধারণত বিপুল পরিমাণ চলতি মূলধন মেটাতে, যন্ত্রপাতি ক্রয়, দালানকোঠা সম্প্রসারণ ইত্যাদির জন্য মধ্যমেয়াদি অর্থায়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৪. মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের ব্যবহারকারী: যেসব প্রতিষ্ঠান মূলধন বাজারে প্রবেশ করতে পারে না সেই সব প্রতিষ্ঠানগুলো এই ঋণ ব্যবহারে আগ্রহী হয়। অর্থাৎ নতুন, মাঝারি, আর্থিকভাবে অসচ্ছল এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে বৃহদায়তন কারবার প্রতিষ্ঠানে মধ্যমেয়াদি ঋণের ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়। যেমনঃ ডাক্তারি ব্যবসায়, ক্ষুদ্র শিল্প, কৃষক সম্প্রদায় ইত্যাদি এই মধ্যমেয়াদি ঋণের ব্যবহারকারী।
৫. পরিশোধ পদ্ধতি: কারবারের প্রত্যাশিত নগদ প্রবাহ দিয়ে সাধারণত এই মেয়াদি ঋণ . কিস্তিতে পরিশোধ করা হয়ে থাকে। এই কিস্তি মাসিক, ত্রৈমাসিক বা অর্ধবার্ষিকী ইত্যাদি হতে পারে। আবার এই ধরনের ঋণ এককালীনও পরিশোধ করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ ঋণ চুক্তি অনুযায়ী এই ধরনের মেয়াদি ঋণ পরিশোধ করা হয়ে থাকে।
৬. জামানত: অর্থায়ন সাধারণত কারবার প্রতিষ্ঠানের যন্ত্রপাতি, দালান-কোঠার উন্নয়ন, কারবার সম্প্রসারণে ব্যয় করা হয় বলে এই ঋণের বিপরীতে জামানত দিতে হয়। সাধারণত দালানকোঠা, প্লান্ট, স্টক, বন্ড ইত্যাদি জামানত হিসেবে রেখে মধ্যমেয়াদি অর্থায়ন করা হয়।
৭. নবায়নযোগ্য: বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে মধ্যমেয়াদি ঋণ নবায়ন করা যায়। তবে এক্ষেত্রে জামানতকৃত সম্পত্তির মূল্য তখনও উপযুক্ত জামানত হিসেবে বিবেচিত হতে হবে। কারণ উপযুক্ত জামানতই এ ধরনের ঋণের অন্যতম ভিত্তি। বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্র, যেমনঃ ঋণগ্রহীতার নগদ প্রবাহ অস্থিতিশীল হওয়ার কারণে সে ঋণের মেয়াদকাল বাড়ানোর আবেদন করতে পারবে।
৮. মূলধন ব্যয়: মধ্যমেয়াদি অর্থসংস্থানের মূলধন ব্যয় রয়েছে। কারণ এই মেয়াদি ঋণের জন্য কারবার প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই সুদ প্রদান করতে হয়। এই সুদের হার স্বল্পমেয়াদি সুদের হারের চেয়ে বেশি কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ঋণের তুলনায় কম। </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
২০০৯ সালে, কাজিমিরো ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে ব্রাজিলের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। ব্রাজিলের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে ব্রাজিলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ব্রাজিলের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৫৬ ম্যাচে ৪টি গোল করেছেন। তিনি ব্রাজিলের হয়ে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ৪টি কোপা আমেরিকায় ( | ২০১৫, ২০১৬, ২০১৯ এবং ২০২১) অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৯ সালে তিতের অধীনে কোপা আমেরিকার শিরোপা জয়লাভ করেছেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
২০০৯ সালে, কাজিমিরো ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে ব্রাজিলের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। ব্রাজিলের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে ব্রাজিলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ব্রাজিলের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৫৬ ম্যাচে ৪টি গোল করেছেন। তিনি ব্রাজিলের হয়ে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ৪টি কোপা আমেরিকায় ( [/INST] ২০১৫, ২০১৬, ২০১৯ এবং ২০২১) অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৯ সালে তিতের অধীনে কোপা আমেরিকার শিরোপা জয়লাভ করেছেন। </s> |
কোন প্রাণীর রক্ত নেই | স্টারফিশের কোন রক্ত নেই। পরিবর্তে এটি তার শরীরের মধ্য দিয়ে সমুদ্রের জল পাম্প করে | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] কোন প্রাণীর রক্ত নেই [/INST] স্টারফিশের কোন রক্ত নেই। পরিবর্তে এটি তার শরীরের মধ্য দিয়ে সমুদ্রের জল পাম্প করে </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১৯৫৮ সালের ১৪ জুলাই ইরাক সেনাবাহিনীর সদস্যরা আব্দুল করিম কাসেমের অধীনে ইরাকের রাজত্বন্ত্রের পতনের জন্য অভ্যুত্থান | ঘটায়। অভ্যুত্থানের সময় রাজা দ্বিতীয় ফয়সাল, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নূরী আল-সাইদ, প্রাক্তন শাসক প্রিন্স আবদুল ইলাহ, রাজপরিবারের সদস্য এবং অন্যান্যদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। নিহতদের অনেকের লাশ বাগদাদের রাস্তা দিয়ে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
১৯৫৮ সালের ১৪ জুলাই ইরাক সেনাবাহিনীর সদস্যরা আব্দুল করিম কাসেমের অধীনে ইরাকের রাজত্বন্ত্রের পতনের জন্য অভ্যুত্থান [/INST] ঘটায়। অভ্যুত্থানের সময় রাজা দ্বিতীয় ফয়সাল, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নূরী আল-সাইদ, প্রাক্তন শাসক প্রিন্স আবদুল ইলাহ, রাজপরিবারের সদস্য এবং অন্যান্যদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। নিহতদের অনেকের লাশ বাগদাদের রাস্তা দিয়ে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়। </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন |
গত মাসে সৌদি আরব, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর ছাড়াও আরও কয়েকটি দেশ কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক ও অন্যান্য সম্পর্ক ছিন্ন করে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের এক প্রতিবেদনে বলছে, কাতার সংকট সমাধানে আরব দেশগুলো যে দাবি বা শর্ত দিয়েছিল তা মেনে নেয়ার সময়সীমা আজ রোববার রাতের মধ্যে শেষ হয়ে যাচ্ছে।
আর এই সময়ের মধ্যে দাবিগুলো না মানলে কাতারের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে বলে হুমকি ইতোমধ্যেই দিয়ে রেখেছে ওই কয়েকটি আরব রাষ্ট্র।
কিন্তু কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুল-রাহমান আল থানি রোমে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, "প্রত্যাখ্যাত হওয়ার জন্যই দাবিগুলো তৈরি করা হয়েছে। মেনে নেওয়ার মতো করে এটি তৈরি করা হয়নি এবং এতে আলোচনার সুযোগও রাখা হয়নি।"
তিনি বলেছেন কাতার তার সার্বভৌমত্বকে লঙ্ঘন করে এমন কোন কিছুই গ্রহণ করবে না।
পাল্টা অভিযোগ করে কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, "আরব দেশগুলো সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণের জন্য সময়সীমা বেঁধে দেয়নি, বরং কাতারের সার্বভৌমত্ব খর্ব করার লক্ষ্যেই তা করা হয়েছে।"
তবে আরব প্রতিবেশীদের মধ্যে তৈরি হওয়া ক্ষোভ নিরসনে বৈঠকে বসে আলোচনার জন্য দোহা প্রস্তুত আছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এর আগে আরব বিশ্বের চারটি দেশ কাতারের কাছে তাদের ১৩টি দাবির একটি তালিকা পাঠিয়ে বলেছিল এগুলো না মানলে তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা যাবে না।
সৌদি আরব, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন কাতারের কাছে দাবি জানিয়েছিল, আল জাজিরার সম্প্রচার বন্ধ করতে হবে।
তারা কাতারের কাছে আরও দাবি জানিয়েছে ইরানের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ সীমিত করতে হবে এবং তুরস্কে তাদের সেনা ঘাঁটি বন্ধ করতে হবে।
আলোচনার মাধ্যমে এসব দাবির কোনো মীমাংসা করা যাবে না বলে জানিয়েও দিয়েছিল ওই আরব দেশগুলো।
এসব দাবি পূরণের জন্য দশদিন সময়ও বেঁধে দেওয়া হয়। সেই দশদিন শেষ হবে আজ রোববার রাতে।
রোববার রাতের মধ্যে এসব দাবি না মানলে কাতারের বিরুদ্ধে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ায় নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত।
আরো পড়ুন:
আল জাজিরা বন্ধ করাসহ কঠোর দাবির তালিকা
কেন কাতারের পাশে দাঁড়িয়েছে তুরস্ক?
কাতার সংকট: সৌদি আরব কি বাড়াবাড়ি করছে?
কাতার সংকট: সৌদি আরবের সঙ্গে আলোচনায় এরদোয়ান | 'সন্ত্রাসবাদে সমর্থন দেয়ার' অভিযোগে কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা আরব দেশগুলো আবারো কাতারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন |
গত মাসে সৌদি আরব, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর ছাড়াও আরও কয়েকটি দেশ কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক ও অন্যান্য সম্পর্ক ছিন্ন করে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের এক প্রতিবেদনে বলছে, কাতার সংকট সমাধানে আরব দেশগুলো যে দাবি বা শর্ত দিয়েছিল তা মেনে নেয়ার সময়সীমা আজ রোববার রাতের মধ্যে শেষ হয়ে যাচ্ছে।
আর এই সময়ের মধ্যে দাবিগুলো না মানলে কাতারের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে বলে হুমকি ইতোমধ্যেই দিয়ে রেখেছে ওই কয়েকটি আরব রাষ্ট্র।
কিন্তু কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুল-রাহমান আল থানি রোমে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, "প্রত্যাখ্যাত হওয়ার জন্যই দাবিগুলো তৈরি করা হয়েছে। মেনে নেওয়ার মতো করে এটি তৈরি করা হয়নি এবং এতে আলোচনার সুযোগও রাখা হয়নি।"
তিনি বলেছেন কাতার তার সার্বভৌমত্বকে লঙ্ঘন করে এমন কোন কিছুই গ্রহণ করবে না।
পাল্টা অভিযোগ করে কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, "আরব দেশগুলো সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণের জন্য সময়সীমা বেঁধে দেয়নি, বরং কাতারের সার্বভৌমত্ব খর্ব করার লক্ষ্যেই তা করা হয়েছে।"
তবে আরব প্রতিবেশীদের মধ্যে তৈরি হওয়া ক্ষোভ নিরসনে বৈঠকে বসে আলোচনার জন্য দোহা প্রস্তুত আছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এর আগে আরব বিশ্বের চারটি দেশ কাতারের কাছে তাদের ১৩টি দাবির একটি তালিকা পাঠিয়ে বলেছিল এগুলো না মানলে তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা যাবে না।
সৌদি আরব, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন কাতারের কাছে দাবি জানিয়েছিল, আল জাজিরার সম্প্রচার বন্ধ করতে হবে।
তারা কাতারের কাছে আরও দাবি জানিয়েছে ইরানের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ সীমিত করতে হবে এবং তুরস্কে তাদের সেনা ঘাঁটি বন্ধ করতে হবে।
আলোচনার মাধ্যমে এসব দাবির কোনো মীমাংসা করা যাবে না বলে জানিয়েও দিয়েছিল ওই আরব দেশগুলো।
এসব দাবি পূরণের জন্য দশদিন সময়ও বেঁধে দেওয়া হয়। সেই দশদিন শেষ হবে আজ রোববার রাতে।
রোববার রাতের মধ্যে এসব দাবি না মানলে কাতারের বিরুদ্ধে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ায় নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত।
আরো পড়ুন:
আল জাজিরা বন্ধ করাসহ কঠোর দাবির তালিকা
কেন কাতারের পাশে দাঁড়িয়েছে তুরস্ক?
কাতার সংকট: সৌদি আরব কি বাড়াবাড়ি করছে?
কাতার সংকট: সৌদি আরবের সঙ্গে আলোচনায় এরদোয়ান [/INST] 'সন্ত্রাসবাদে সমর্থন দেয়ার' অভিযোগে কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা আরব দেশগুলো আবারো কাতারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে। </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন:
১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে কার্গিল যুদ্ধের | সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এই সড়কের ওপর গোলাবর্ষণ করে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রচুর ক্ষয় ক্ষতি করে। এই জাতীয় সড়ক ভারতীয় সেনাবাহিনীর সৈন্য, রসদ ও সরঞ্জাম সরবরাহ করতে ব্যবহৃত হওয়ায় পাকিস্তানি গোলাবর্ষণ ভারতের সামরিক কৌশলে জটিল সমস্যার সৃষ্টি করে। এর ফলে ভারতীয় ভূখন্ডের সঙ্গে লেহ শহর বিচ্ছিন্ন হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। সেই কারণে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রাথমিক লক্ষ্য থাকে ১ডি নং জাতীয় সড়কের নিকটবর্তী সমস্ত পাহাড় থেকে শত্রুপক্ষের ঘাঁটিগুলিকে কব্জা করা। এই কৌশলের দ্বারা ভারতীয় সেনাবাহিনী সর্বপ্রথম ১ডি নং জাতীয় সড়কের নিকটবর্তী দ্রাসের টাইগার হিল ও টোলোলিং এবং এর পরে বাটালিক দখল করে। প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি স্বীকার করে ভারতীয় সেনাবাহিনী ১ডি নং জাতীয় সড়কের নিকটবর্তী পয়েন্ট ৪৫৯০ ও পয়েন্ট ৫৩৫৩ দখল করে ১ডি নং জাতীয় সড়ক থেকে পাকিস্তানের দৃষ্টি সরিয়ে দিতে সক্ষম হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন:
১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে কার্গিল যুদ্ধের [/INST] সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এই সড়কের ওপর গোলাবর্ষণ করে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রচুর ক্ষয় ক্ষতি করে। এই জাতীয় সড়ক ভারতীয় সেনাবাহিনীর সৈন্য, রসদ ও সরঞ্জাম সরবরাহ করতে ব্যবহৃত হওয়ায় পাকিস্তানি গোলাবর্ষণ ভারতের সামরিক কৌশলে জটিল সমস্যার সৃষ্টি করে। এর ফলে ভারতীয় ভূখন্ডের সঙ্গে লেহ শহর বিচ্ছিন্ন হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। সেই কারণে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রাথমিক লক্ষ্য থাকে ১ডি নং জাতীয় সড়কের নিকটবর্তী সমস্ত পাহাড় থেকে শত্রুপক্ষের ঘাঁটিগুলিকে কব্জা করা। এই কৌশলের দ্বারা ভারতীয় সেনাবাহিনী সর্বপ্রথম ১ডি নং জাতীয় সড়কের নিকটবর্তী দ্রাসের টাইগার হিল ও টোলোলিং এবং এর পরে বাটালিক দখল করে। প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি স্বীকার করে ভারতীয় সেনাবাহিনী ১ডি নং জাতীয় সড়কের নিকটবর্তী পয়েন্ট ৪৫৯০ ও পয়েন্ট ৫৩৫৩ দখল করে ১ডি নং জাতীয় সড়ক থেকে পাকিস্তানের দৃষ্টি সরিয়ে দিতে সক্ষম হয়। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
২০১১ টোহুকু ভূমিকম্প ও সুনামির পর উদ্ধারকার্যে নিয়োজিত স্বেচ্ছাসেবকদের উৎসাহিত করার জন্য, জনসেবামূলক ঘোষণা হিসেবে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোয় কানেকোর কবিতা, "আর ইউ অ্যান একো?" বাজানো হয়। | ২০১১ টোহুকু ভূমিকম্প ও সুনামি | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
২০১১ টোহুকু ভূমিকম্প ও সুনামির পর উদ্ধারকার্যে নিয়োজিত স্বেচ্ছাসেবকদের উৎসাহিত করার জন্য, জনসেবামূলক ঘোষণা হিসেবে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোয় কানেকোর কবিতা, "আর ইউ অ্যান একো?" বাজানো হয়। [/INST] ২০১১ টোহুকু ভূমিকম্প ও সুনামি | </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
তবে ২০১২ সালের মার্চ মাসে এক ঘোষণায় জানানো হয়েছিল যে চিলি ২০১৫ কোপা আমেরিকা আয়োজন করবে, ব্রাজিলীয় ফুটবল কনফেডারেশনের তৎকালীন সভাপতি রিকার্দো তেইক্সেইরা তার পদ থেকে পদত্যাগ করার পর ব্রাজিলীয় ফুটবল কনফেডারেশন চিলির সাথে আসর আয়োজনের বিষয়ে অদলবদল করতে সম্মত হয়েছিল। ২০১২ সালের মে মাসে এই অদলবদলটি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছিল। এই প্রতিযোগিতার শতবর্ষ সংস্করণ কোপা আমেরিকা সেন্সেনারিও | জুন ২০১৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হয়েছি, যা কোপা আমেরিকার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কনমেবল বহির্ভূত দেশে আয়োজিত আসর ছিল। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
তবে ২০১২ সালের মার্চ মাসে এক ঘোষণায় জানানো হয়েছিল যে চিলি ২০১৫ কোপা আমেরিকা আয়োজন করবে, ব্রাজিলীয় ফুটবল কনফেডারেশনের তৎকালীন সভাপতি রিকার্দো তেইক্সেইরা তার পদ থেকে পদত্যাগ করার পর ব্রাজিলীয় ফুটবল কনফেডারেশন চিলির সাথে আসর আয়োজনের বিষয়ে অদলবদল করতে সম্মত হয়েছিল। ২০১২ সালের মে মাসে এই অদলবদলটি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছিল। এই প্রতিযোগিতার শতবর্ষ সংস্করণ কোপা আমেরিকা সেন্সেনারিও [/INST] জুন ২০১৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হয়েছি, যা কোপা আমেরিকার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কনমেবল বহির্ভূত দেশে আয়োজিত আসর ছিল। </s> |
নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নটির উত্তর দাও।
যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও অঙ্গরাজ্যে পুলিশের গুলিতে অন্তঃসত্ত্বা কৃষ্ণাঙ্গ নারী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনার ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এতে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছেন স্থানীয়রা।
প্রশ্ন: পুলিশের গুলিতে নিহত মহিলার গায়ের রঙ কী ছিল? | পুলিশের গুলিতে নিহত মহিলাটি একজন কৃষ্ণাঙ্গ। অর্থাৎ, তার গায়ের রং কালো। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নটির উত্তর দাও।
যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও অঙ্গরাজ্যে পুলিশের গুলিতে অন্তঃসত্ত্বা কৃষ্ণাঙ্গ নারী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনার ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এতে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছেন স্থানীয়রা।
প্রশ্ন: পুলিশের গুলিতে নিহত মহিলার গায়ের রঙ কী ছিল? [/INST] পুলিশের গুলিতে নিহত মহিলাটি একজন কৃষ্ণাঙ্গ। অর্থাৎ, তার গায়ের রং কালো। </s> |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
স্বামী বিবেকানন্দ উত্তর কলকাতার এক কায়স্থ দত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এই দত্ত-পরিবারের আদি নিবাস ছিল অধুনা ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বর্ধমান জেলার কালনা মহকুমার অন্তর্গত দত্ত-ডেরিয়াটোনা বা দত্ত-ডেরেটোনা গ্রাম। মুঘল শাসনকাল থেকেই দত্তরা উক্ত গ্রামের অধিবাসী ছিলেন। গবেষকরা অনুমান করেন যে তারাই ছিলেন ওই গ্রামের জমিদার। অষ্টাদশ শতাব্দীতে দত্ত-পরিবারের সদস্য রামনিধি দত্ত তার পুত্র রামজীবন দত্ত ও পৌত্র রামসুন্দর দত্তকে নিয়ে গড়-গোবিন্দপুর গ্রামে (অধুনা কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম ও ময়দান অঞ্চল) চলে আসেন। ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ নির্মাণের কাজ শুরু হলে উক্ত এলাকার অন্যান্য বাসিন্দাদের সঙ্গে দত্তরাও সুতানুটি গ্রামে (অধুনা উত্তর কলকাতা) চলে আসেন। এখানে প্রথমে তারা মধু রায়ের গলিতে একটি বাড়িতে বাস করতেন। ৩ নম্বর গৌরমোহন মুখোপাধ্যায় স্ট্রিটের যে বাড়িতে বিবেকানন্দ জন্মগ্রহণ করেছিলেন, সেই বাড়িটি নির্মাণ করেন রামসুন্দর দত্তের জ্যেষ্ঠ পুত্র রামমোহন দত্ত। রামমোহন দত্তের জ্যেষ্ঠ পুত্র দুর্গাপ্রসাদ দত্ত ছিলেন বিবেকানন্দের পিতামহ। তিনি সংস্কৃত ও ফারসি ভাষায় পণ্ডিত ছিলেন।২৫ বছর বয়সে একমাত্র পুত্র বিশ্বনাথ দত্তের জন্মের পর তিনি সন্ন্যাস গ্রহণ করে গৃহত্যাগ করেন।বিশ্বনাথ দত্ত দুর্গাপ্রসাদের কনিষ্ঠ ভ্রাতা কালীপ্রসাদ কর্তৃক প্রতিপালিত হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের অ্যাটর্নি। বিশ্বনাথ দত্ত বাংলা, ফারসি, আরবি, উর্দু, হিন্দি ও সংস্কৃত ভাষা শিখেছিলেন। সাহিত্য, ইতিহাস ও ধর্মগ্রন্থ পাঠে তার বিশেষ আগ্রহ ছিল। ধর্ম বিষয়ে তিনি উদার ছিলেন। বাইবেল ও দেওয়ান-ই-হাফিজ ছিল তার প্রিয় বই। তিনি সুলোচনা (১৮৮০) ও শিষ্টাচার-পদ্ধতি (বাংলা ও হিন্দি ভাষায়, ১৮৮২) নামে দুইটি বই রচনা করেছিলেন। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বিধবাবিবাহ প্রথা প্রবর্তনের সমর্থনে তিনি প্রকাশ্যে মতপ্রকাশ করেছিলেন। দুর্গাপ্রসাদের সংসারত্যাগের পর কালীপ্রসাদের অমিতব্যয়িতায় দত্ত-পরিবারের আর্থিক সাচ্ছল্য নষ্ট হয়েছিল। কিন্তু অ্যাটর্নিরূপে বিশ্বনাথ দত্তের সুদূর-প্রসারিত খ্যাতি সেই সাচ্ছল্য কিয়দংশে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়। তার স্ত্রী ভুবনেশ্বরী দেবী ছিলেন সিমলার নন্দলাল বসুর মেয়ে। তিনি বিশেষ ভক্তিমতী নারী ছিলেন।
প্রশ্ন :
স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম কোথায় হয় ? | উত্তর কলকাতা | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
স্বামী বিবেকানন্দ উত্তর কলকাতার এক কায়স্থ দত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এই দত্ত-পরিবারের আদি নিবাস ছিল অধুনা ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বর্ধমান জেলার কালনা মহকুমার অন্তর্গত দত্ত-ডেরিয়াটোনা বা দত্ত-ডেরেটোনা গ্রাম। মুঘল শাসনকাল থেকেই দত্তরা উক্ত গ্রামের অধিবাসী ছিলেন। গবেষকরা অনুমান করেন যে তারাই ছিলেন ওই গ্রামের জমিদার। অষ্টাদশ শতাব্দীতে দত্ত-পরিবারের সদস্য রামনিধি দত্ত তার পুত্র রামজীবন দত্ত ও পৌত্র রামসুন্দর দত্তকে নিয়ে গড়-গোবিন্দপুর গ্রামে (অধুনা কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম ও ময়দান অঞ্চল) চলে আসেন। ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ নির্মাণের কাজ শুরু হলে উক্ত এলাকার অন্যান্য বাসিন্দাদের সঙ্গে দত্তরাও সুতানুটি গ্রামে (অধুনা উত্তর কলকাতা) চলে আসেন। এখানে প্রথমে তারা মধু রায়ের গলিতে একটি বাড়িতে বাস করতেন। ৩ নম্বর গৌরমোহন মুখোপাধ্যায় স্ট্রিটের যে বাড়িতে বিবেকানন্দ জন্মগ্রহণ করেছিলেন, সেই বাড়িটি নির্মাণ করেন রামসুন্দর দত্তের জ্যেষ্ঠ পুত্র রামমোহন দত্ত। রামমোহন দত্তের জ্যেষ্ঠ পুত্র দুর্গাপ্রসাদ দত্ত ছিলেন বিবেকানন্দের পিতামহ। তিনি সংস্কৃত ও ফারসি ভাষায় পণ্ডিত ছিলেন।২৫ বছর বয়সে একমাত্র পুত্র বিশ্বনাথ দত্তের জন্মের পর তিনি সন্ন্যাস গ্রহণ করে গৃহত্যাগ করেন।বিশ্বনাথ দত্ত দুর্গাপ্রসাদের কনিষ্ঠ ভ্রাতা কালীপ্রসাদ কর্তৃক প্রতিপালিত হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের অ্যাটর্নি। বিশ্বনাথ দত্ত বাংলা, ফারসি, আরবি, উর্দু, হিন্দি ও সংস্কৃত ভাষা শিখেছিলেন। সাহিত্য, ইতিহাস ও ধর্মগ্রন্থ পাঠে তার বিশেষ আগ্রহ ছিল। ধর্ম বিষয়ে তিনি উদার ছিলেন। বাইবেল ও দেওয়ান-ই-হাফিজ ছিল তার প্রিয় বই। তিনি সুলোচনা (১৮৮০) ও শিষ্টাচার-পদ্ধতি (বাংলা ও হিন্দি ভাষায়, ১৮৮২) নামে দুইটি বই রচনা করেছিলেন। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বিধবাবিবাহ প্রথা প্রবর্তনের সমর্থনে তিনি প্রকাশ্যে মতপ্রকাশ করেছিলেন। দুর্গাপ্রসাদের সংসারত্যাগের পর কালীপ্রসাদের অমিতব্যয়িতায় দত্ত-পরিবারের আর্থিক সাচ্ছল্য নষ্ট হয়েছিল। কিন্তু অ্যাটর্নিরূপে বিশ্বনাথ দত্তের সুদূর-প্রসারিত খ্যাতি সেই সাচ্ছল্য কিয়দংশে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়। তার স্ত্রী ভুবনেশ্বরী দেবী ছিলেন সিমলার নন্দলাল বসুর মেয়ে। তিনি বিশেষ ভক্তিমতী নারী ছিলেন।
প্রশ্ন :
স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম কোথায় হয় ? [/INST] উত্তর কলকাতা | </s> |
নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন |
চিত্রা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বামীর নাম কী ? | চিত্রা তাঁর স্বামী মুর্থির সাথে টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনে বসবাস করেন। তাঁর ২ ছেলে আনন্দ এবং অভয় এর নাম তিনি শিশুদের জন্য লেখা গ্রন্থগুলিতে ব্যবহার করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত শিরোনাম উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন |
চিত্রা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বামীর নাম কী ? [/INST] চিত্রা তাঁর স্বামী মুর্থির সাথে টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনে বসবাস করেন। তাঁর ২ ছেলে আনন্দ এবং অভয় এর নাম তিনি শিশুদের জন্য লেখা গ্রন্থগুলিতে ব্যবহার করেন। </s> |
"একতাই বল" বলতে কী বুঝায় ব্যাখ্যা করো। | "একতাই বল" বলতে বোঝায় অনেকে মিলে সংঘবদ্ধ হলে শক্তিশালী হওয়া যায়। পৃথিবীতে যে ব্যক্তি নিঃসঙ্গ ও একা, সে নিঃসন্দেহে অসহায়। ঐক্যবদ্ধ জীবনপ্রবাহ থেকে বিচ্ছিন্ন বলে সে শক্তিতে সামান্য এবং সামাজিকভাবে তুচ্ছ।
একজন মানুষ যখন একা তখন তার শক্তি থাকে সীমিত। কিন্তু যখন একতাবদ্ধ হয়ে দশজন একসঙ্গে কোনাে কাজে হাত দেয় তখন সে হয় অনেক সবল ও শক্তিশালী। এই একতাবদ্ধ শক্তি তখন রূপ নেয় প্রচণ্ড শক্তিতে। তখন যে কোনাে কঠিন কাজ আর কঠিন মনে হয় না। এজন্য প্রয়ােজন একতার। পৃথিবীর ইতিহাসে মানুষ অন্য পশুপাখির ওপরে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব অনুষ্ঠিত করেছে কারণ তারা একতাবদ্ধভাবে বসবাস করত এবং শিকার করত। একতাবদ্ধ জীবনযাপনই আধুনিক সভ্যতার মূলভিত্তি।
শক্তি বা সামর্থ্যের ক্ষুদ্রতার কারণে একক মানুষ সকলের নিকট উপেক্ষিত কিন্তু যারা ঐক্যবদ্ধ তাদের শক্তি অসীম। বিন্দু বিন্দু বৃষ্টির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় বিশাল জলরাশি, তদ্রপ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শক্তির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় অসীম শক্তি। ঠিক এমনিভাবে অনেক ব্যক্তিসত্তা যখন একতাবদ্ধ হয়ে সমষ্টির সৃষ্টি করে, তখন তাদের সমবেত শক্তি জাতীয় জীবনে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হয়। একতার শক্তি অসম্ভবকে সম্ভবে পরিণত করে। সমগ্র জাতির মধ্যে একতা ছিল বলেই বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে জয়ী হয়েছে। পাকিস্তানি শক্তিধর সশস্ত্রবাহিনীর বিপুল সৈন্যকে পরাভূত করেছি। একক কোনাে শক্তি বলে তা সম্ভব ছিল না। এজন্য আমরা আমাদের ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখি যখন আমাদের জাতীয় জীবনে ঐক্যের অভাব হয়েছে তখনই নানা বিপদ ও দুর্ভাগ্য নেমে এসেছে। শুধু জাতীয় জীবনে নয়, আমাদের সামাজিক ও পারিবারিক জীবনেও একতার প্রয়ােজন। একতাবদ্ধ হয়ে আমরা যে-কোনাে কাজ যত সহজে ও নির্বিঘ্নে করতে পারি একাকী তা করা সম্ভব নয়।
মানুষ এককভাবে সামান্য আর তুচ্ছ বলেই সভ্যতার উন্নতির বিকাশে চাই মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস। | Bengali | ben | re-annotations | 6e778d7e8aa512883c877966afe48e4a51d98ebb8e51e7b6143f45d86d9afd8c | <s>[INST] "একতাই বল" বলতে কী বুঝায় ব্যাখ্যা করো। [/INST] "একতাই বল" বলতে বোঝায় অনেকে মিলে সংঘবদ্ধ হলে শক্তিশালী হওয়া যায়। পৃথিবীতে যে ব্যক্তি নিঃসঙ্গ ও একা, সে নিঃসন্দেহে অসহায়। ঐক্যবদ্ধ জীবনপ্রবাহ থেকে বিচ্ছিন্ন বলে সে শক্তিতে সামান্য এবং সামাজিকভাবে তুচ্ছ।
একজন মানুষ যখন একা তখন তার শক্তি থাকে সীমিত। কিন্তু যখন একতাবদ্ধ হয়ে দশজন একসঙ্গে কোনাে কাজে হাত দেয় তখন সে হয় অনেক সবল ও শক্তিশালী। এই একতাবদ্ধ শক্তি তখন রূপ নেয় প্রচণ্ড শক্তিতে। তখন যে কোনাে কঠিন কাজ আর কঠিন মনে হয় না। এজন্য প্রয়ােজন একতার। পৃথিবীর ইতিহাসে মানুষ অন্য পশুপাখির ওপরে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব অনুষ্ঠিত করেছে কারণ তারা একতাবদ্ধভাবে বসবাস করত এবং শিকার করত। একতাবদ্ধ জীবনযাপনই আধুনিক সভ্যতার মূলভিত্তি।
শক্তি বা সামর্থ্যের ক্ষুদ্রতার কারণে একক মানুষ সকলের নিকট উপেক্ষিত কিন্তু যারা ঐক্যবদ্ধ তাদের শক্তি অসীম। বিন্দু বিন্দু বৃষ্টির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় বিশাল জলরাশি, তদ্রপ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শক্তির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় অসীম শক্তি। ঠিক এমনিভাবে অনেক ব্যক্তিসত্তা যখন একতাবদ্ধ হয়ে সমষ্টির সৃষ্টি করে, তখন তাদের সমবেত শক্তি জাতীয় জীবনে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হয়। একতার শক্তি অসম্ভবকে সম্ভবে পরিণত করে। সমগ্র জাতির মধ্যে একতা ছিল বলেই বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে জয়ী হয়েছে। পাকিস্তানি শক্তিধর সশস্ত্রবাহিনীর বিপুল সৈন্যকে পরাভূত করেছি। একক কোনাে শক্তি বলে তা সম্ভব ছিল না। এজন্য আমরা আমাদের ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখি যখন আমাদের জাতীয় জীবনে ঐক্যের অভাব হয়েছে তখনই নানা বিপদ ও দুর্ভাগ্য নেমে এসেছে। শুধু জাতীয় জীবনে নয়, আমাদের সামাজিক ও পারিবারিক জীবনেও একতার প্রয়ােজন। একতাবদ্ধ হয়ে আমরা যে-কোনাে কাজ যত সহজে ও নির্বিঘ্নে করতে পারি একাকী তা করা সম্ভব নয়।
মানুষ এককভাবে সামান্য আর তুচ্ছ বলেই সভ্যতার উন্নতির বিকাশে চাই মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস। </s> |
কোন সামুদ্রিক প্রাণী শুধুমাত্র তরুণাস্থি দিয়ে তৈরি | হাঙ্গরগুলি কেবল তরুণাস্থি দিয়ে তৈরি এবং হাড় নয় | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] কোন সামুদ্রিক প্রাণী শুধুমাত্র তরুণাস্থি দিয়ে তৈরি [/INST] হাঙ্গরগুলি কেবল তরুণাস্থি দিয়ে তৈরি এবং হাড় নয় </s> |
"বাংলা নববর্ষ" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। | পয়লা বৈশাখ হলো বাঙালির নববর্ষ উদযাপন-উৎসব। বাংলাদেশে এই উৎসব খ্রিষ্টীয় এপ্রিল মাসের ১৪ তারিখে পালিত হয়। এটি বাংলাদেশের একটি জাতীয় উৎসব। ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে প্রবল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সকল বাঙালি এই উৎসব পালন করে থাকে। সে হিসেবে এটি বাঙালির একটি সর্বজনীন লোক উৎসব। একটি অসাম্প্রদায়িক ও বাঙালি জাতীয়তাবাদভিত্তিক দেশ গঠনে পয়লা বৈশাখের ভূমিকা রয়েছে। ইতিহাস থেকে জানা যায়, সম্রাট আকবরের সময় (১৫৫৬ খ্রি.) থেকে বাংলা সনের গণনা শুরু হয়। সম্রাট আকবরের নির্দেশে জ্যোতির্বিদ ফতেহউল্লাহ সিরাজি বাংলা সনের প্রবর্তন করেন। পরবর্তীতে জমিদার ও নবাবেরা নববর্ষে পুণ্যাহের আয়োজন শুরু করেন। নববর্ষে সারাদেশের সাধারণ মানুষ হালখাতা, বৈশাখী মেলা এবং বিভিন্ন লোকজ মেলার আয়োজন করে। সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ১৯৬৭ সাল থেকে রমনার বটমূলে নববর্ষের অনুষ্ঠান আয়োজন করে আসছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকেও নববর্ষ উপলক্ষ্যে মঙ্গল- শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। নববর্ষের দিনে ছেলেরা পাজামা-পাঞ্জাবি এবং মেয়েরা নানা রঙের শাড়ি পরে ঘুরে বেড়ায়। চারদিকে এক বর্ণিল পরিবেশ তৈরি হয় । এই দিনে প্রত্যেক বাঙালি নিজের, বন্ধুর, পরিবার ও দেশের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "বাংলা নববর্ষ" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। [/INST] পয়লা বৈশাখ হলো বাঙালির নববর্ষ উদযাপন-উৎসব। বাংলাদেশে এই উৎসব খ্রিষ্টীয় এপ্রিল মাসের ১৪ তারিখে পালিত হয়। এটি বাংলাদেশের একটি জাতীয় উৎসব। ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে প্রবল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সকল বাঙালি এই উৎসব পালন করে থাকে। সে হিসেবে এটি বাঙালির একটি সর্বজনীন লোক উৎসব। একটি অসাম্প্রদায়িক ও বাঙালি জাতীয়তাবাদভিত্তিক দেশ গঠনে পয়লা বৈশাখের ভূমিকা রয়েছে। ইতিহাস থেকে জানা যায়, সম্রাট আকবরের সময় (১৫৫৬ খ্রি.) থেকে বাংলা সনের গণনা শুরু হয়। সম্রাট আকবরের নির্দেশে জ্যোতির্বিদ ফতেহউল্লাহ সিরাজি বাংলা সনের প্রবর্তন করেন। পরবর্তীতে জমিদার ও নবাবেরা নববর্ষে পুণ্যাহের আয়োজন শুরু করেন। নববর্ষে সারাদেশের সাধারণ মানুষ হালখাতা, বৈশাখী মেলা এবং বিভিন্ন লোকজ মেলার আয়োজন করে। সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ১৯৬৭ সাল থেকে রমনার বটমূলে নববর্ষের অনুষ্ঠান আয়োজন করে আসছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকেও নববর্ষ উপলক্ষ্যে মঙ্গল- শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। নববর্ষের দিনে ছেলেরা পাজামা-পাঞ্জাবি এবং মেয়েরা নানা রঙের শাড়ি পরে ঘুরে বেড়ায়। চারদিকে এক বর্ণিল পরিবেশ তৈরি হয় । এই দিনে প্রত্যেক বাঙালি নিজের, বন্ধুর, পরিবার ও দেশের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম (; এছাড়াও জাতীয় স্টেডিয়াম নামে পরিচিত) কাতারের দোহায় অবস্থিত একটি বহুমুুখী স্টেডিয়াম। এটি দোহা স্পোর্টস সিটির অংশ। এটি কাতারের সাবেক আমির খলিফা বিন হামাদ আল সানির নামে নামকরণ করা হয়েছে। ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপের ফাইনাল এই স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপের ম্যাচ আয়োজন করা স্টেডিয়ামগুলোর মধ্যে এই স্টেডিয়ামটির কাজ সর্বপ্রথম শেষ হয়েছে। গ্লোবাল টেকসই মূল্যায়ন সিস্টেম (জিএসএএস)-এর কাছ থেকে ২০১৭ সালে একটি চার তারকা রেটিং পেয়েছে, যা বিশ্বে প্রথম। | ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপের | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম (; এছাড়াও জাতীয় স্টেডিয়াম নামে পরিচিত) কাতারের দোহায় অবস্থিত একটি বহুমুুখী স্টেডিয়াম। এটি দোহা স্পোর্টস সিটির অংশ। এটি কাতারের সাবেক আমির খলিফা বিন হামাদ আল সানির নামে নামকরণ করা হয়েছে। ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপের ফাইনাল এই স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপের ম্যাচ আয়োজন করা স্টেডিয়ামগুলোর মধ্যে এই স্টেডিয়ামটির কাজ সর্বপ্রথম শেষ হয়েছে। গ্লোবাল টেকসই মূল্যায়ন সিস্টেম (জিএসএএস)-এর কাছ থেকে ২০১৭ সালে একটি চার তারকা রেটিং পেয়েছে, যা বিশ্বে প্রথম। [/INST] ২০১১ এএফসি এশিয়ান কাপের | </s> |
মূলধন কাঠামো তত্ত্ব কী? | যে ধারণা বা অনুমান বিভিন্ন পরিস্থিতিতে পরীক্ষিত এবং প্রত্যেক পরীক্ষাতেই উহা নির্ভুলভাবে প্রমাণিত হয় তাকে তত্ত্ব বলে। গড়মূলধন ব্যয়, লিভারেজ মাত্রা, ফার্মের মূল্য, আর্থিক ঝুঁকি, পরিচালন আয় ইত্যাদি বিষয়ের পরস্পর নির্ভরশীলতা এবং অনির্ভরতা অনুমান করে বিভিন্ন গবেষক মূলধন কাঠামো নির্ণয়ের যে কৌশল, পদ্ধতি, গাণিতিক সূত্র ব্যবহার করেছেন সেগুলোই মূলধন কাঠামো তত্ত্ব নামে পরিচিত।
মূলধন কাঠামো তত্ত্বের অগ্রপথিক ডেভিড ডুরান্ড। তিনি ১৯৫২ সালে একটি প্রবন্ধে মূলধন কাঠামো নির্ণয়ের দুটো মডেল প্রকাশ করেন। প্রথমটি এনআই তত্ত্ব নামে পরিচিত। এ তত্ত্বে গড় মূলধন ব্যয় এবং ফার্মের মূল্যের মধ্যে পরস্পর নির্ভরশীলতা দেখানো হয়েছে। কিন্তু একই ব্যক্তি প্রদত্ত এনওআই তত্ত্বে মূলধন ব্যয় এবং লিভারেজকে স্বাধীন চলক হিসেবে দেখিয়েছেন। এই বিতর্কের কিছুটা অবসান করেছেন এজরা সলোমন তিনি তার মধ্যবর্তী বা সনাতন তত্ত্বে দুটো বিষয়ের সমন্বয় ঘটানোর চেষ্টা করেছেন।
অর্থনীতিবিদ ফ্র্যাংক মডিগ্নিয়ানী এবং মেরটন এইচ. মিলার ১৯৫৮ সালে মূলধন কাঠামো তত্ত্বকে অপ্রাসঙ্গিক বিষয় হিসেবে প্রমান করেন। পরবর্তী পর্যায়ে রবার্ট হামাদা এর হামাদা মডেল, গর্ডন ডুনাল্ড সনের সিগনালিং মডেল এবং ট্রেড অফ মডেল মূলধন কাঠামো নির্ণয়ের পথ দেখিয়েছেন। মূলধন কাঠামো তত্ত্ব নিয়ে অর্থনীতিবিদদের মধ্যে এখনও গবেষণা চলছে এবং নতুন নতুন তত্ত্ব আবিষ্কৃত হচ্ছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মূলধন কাঠামো তত্ত্ব কী? [/INST] যে ধারণা বা অনুমান বিভিন্ন পরিস্থিতিতে পরীক্ষিত এবং প্রত্যেক পরীক্ষাতেই উহা নির্ভুলভাবে প্রমাণিত হয় তাকে তত্ত্ব বলে। গড়মূলধন ব্যয়, লিভারেজ মাত্রা, ফার্মের মূল্য, আর্থিক ঝুঁকি, পরিচালন আয় ইত্যাদি বিষয়ের পরস্পর নির্ভরশীলতা এবং অনির্ভরতা অনুমান করে বিভিন্ন গবেষক মূলধন কাঠামো নির্ণয়ের যে কৌশল, পদ্ধতি, গাণিতিক সূত্র ব্যবহার করেছেন সেগুলোই মূলধন কাঠামো তত্ত্ব নামে পরিচিত।
মূলধন কাঠামো তত্ত্বের অগ্রপথিক ডেভিড ডুরান্ড। তিনি ১৯৫২ সালে একটি প্রবন্ধে মূলধন কাঠামো নির্ণয়ের দুটো মডেল প্রকাশ করেন। প্রথমটি এনআই তত্ত্ব নামে পরিচিত। এ তত্ত্বে গড় মূলধন ব্যয় এবং ফার্মের মূল্যের মধ্যে পরস্পর নির্ভরশীলতা দেখানো হয়েছে। কিন্তু একই ব্যক্তি প্রদত্ত এনওআই তত্ত্বে মূলধন ব্যয় এবং লিভারেজকে স্বাধীন চলক হিসেবে দেখিয়েছেন। এই বিতর্কের কিছুটা অবসান করেছেন এজরা সলোমন তিনি তার মধ্যবর্তী বা সনাতন তত্ত্বে দুটো বিষয়ের সমন্বয় ঘটানোর চেষ্টা করেছেন।
অর্থনীতিবিদ ফ্র্যাংক মডিগ্নিয়ানী এবং মেরটন এইচ. মিলার ১৯৫৮ সালে মূলধন কাঠামো তত্ত্বকে অপ্রাসঙ্গিক বিষয় হিসেবে প্রমান করেন। পরবর্তী পর্যায়ে রবার্ট হামাদা এর হামাদা মডেল, গর্ডন ডুনাল্ড সনের সিগনালিং মডেল এবং ট্রেড অফ মডেল মূলধন কাঠামো নির্ণয়ের পথ দেখিয়েছেন। মূলধন কাঠামো তত্ত্ব নিয়ে অর্থনীতিবিদদের মধ্যে এখনও গবেষণা চলছে এবং নতুন নতুন তত্ত্ব আবিষ্কৃত হচ্ছে। </s> |
নিচের বাক্যটি পড় এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দাও
"কম্পাসের উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিম চারটি দিক রয়েছে"
প্রশ্নঃ
উত্তরের বিপরীত কি | দক্ষিণ | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের বাক্যটি পড় এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দাও
"কম্পাসের উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিম চারটি দিক রয়েছে"
প্রশ্নঃ
উত্তরের বিপরীত কি [/INST] দক্ষিণ </s> |
তুমি কি মনে কর, শুধুমাত্র জাতীয়তাবাদই একটি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও। | আমি মনে করি, শুধু জাতীয়তাবাদই একটি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে।
জাতীয়তাবাদ একটি ভাবগত ধারণা এবং মানসিক অনুভূতি। যদি কোনো একটি জনগোষ্ঠী নিজেদের রাজনৈতিক ইতিহাস, অতীতের স্মৃতি, ঐতিহ্য, ভাষা, ধর্ম এবং আশা-আকাঙ্ক্ষার মধ্যে মিল খুঁজে পায় তখন তাদের মধ্যে ঐক্য গড়ে ওঠে। এ ঐক্যের কারণে একটি জনগোষ্ঠী নিজেদেরকে এক ও অভিন্ন বলে মনে করে । তারা নিজেদেরকে অন্যান্য জনগোষ্ঠী থেকে স্বতন্ত্র ও বিচ্ছিন্ন বলে ভাবতে শেখে। কোনো জনগোষ্ঠীর নিজেদের মধ্যে একাত্ম ও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এবং অন্যদের থেকে নিজেদের ভিন্ন মনে করার ও পৃথক থাকার যে অনুভূতি বা প্রচেষ্টা সেটাই হলো জাতীয়তাবাদ।
শুধু যে জাতীয়তাবাদ একটি দেশের স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে তার উদাহরণ হিসেবে আমরা বাঙালি জাতীয়তাবাদের কথা বলতে পারি। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারির ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমাদের মধ্যে যে জাতীয় চেতনার জন্ম হয়, তাই মূলত বাঙালি জাতীয়তাবাদ। ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবোধ জাগ্রত হয়। পাকিস্তানের প্রতি আগে যে মোহ ছিল তা দ্রুত কেটে যেতে থাকে। নিজস্ব জাতিসত্তা সৃষ্টিতে ভাষা ও সংস্কৃতির সম্পর্ক এবং গুরুত্ব পূর্ব বাংলার মানুষের কাছে অধিকতর স্পষ্ট হয়ে ওঠে। তারা বাঙালি হিসেবে নিজেদের আত্মপরিচয়ে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা ও সংস্কৃতি গড়ে তোলার গুরুত্ব উপলব্ধি করতে থাকে। ফলে পরবর্তী সকল আন্দোলন সফল হয়। এই জাতীয়তাবাদী চেতনাকে পুঁজি করেই নয় মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়।
উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, শুধু জাতীয়তাবাদই একটি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করতে পারে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] তুমি কি মনে কর, শুধুমাত্র জাতীয়তাবাদই একটি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও। [/INST] আমি মনে করি, শুধু জাতীয়তাবাদই একটি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে।
জাতীয়তাবাদ একটি ভাবগত ধারণা এবং মানসিক অনুভূতি। যদি কোনো একটি জনগোষ্ঠী নিজেদের রাজনৈতিক ইতিহাস, অতীতের স্মৃতি, ঐতিহ্য, ভাষা, ধর্ম এবং আশা-আকাঙ্ক্ষার মধ্যে মিল খুঁজে পায় তখন তাদের মধ্যে ঐক্য গড়ে ওঠে। এ ঐক্যের কারণে একটি জনগোষ্ঠী নিজেদেরকে এক ও অভিন্ন বলে মনে করে । তারা নিজেদেরকে অন্যান্য জনগোষ্ঠী থেকে স্বতন্ত্র ও বিচ্ছিন্ন বলে ভাবতে শেখে। কোনো জনগোষ্ঠীর নিজেদের মধ্যে একাত্ম ও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এবং অন্যদের থেকে নিজেদের ভিন্ন মনে করার ও পৃথক থাকার যে অনুভূতি বা প্রচেষ্টা সেটাই হলো জাতীয়তাবাদ।
শুধু যে জাতীয়তাবাদ একটি দেশের স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে তার উদাহরণ হিসেবে আমরা বাঙালি জাতীয়তাবাদের কথা বলতে পারি। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারির ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমাদের মধ্যে যে জাতীয় চেতনার জন্ম হয়, তাই মূলত বাঙালি জাতীয়তাবাদ। ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবোধ জাগ্রত হয়। পাকিস্তানের প্রতি আগে যে মোহ ছিল তা দ্রুত কেটে যেতে থাকে। নিজস্ব জাতিসত্তা সৃষ্টিতে ভাষা ও সংস্কৃতির সম্পর্ক এবং গুরুত্ব পূর্ব বাংলার মানুষের কাছে অধিকতর স্পষ্ট হয়ে ওঠে। তারা বাঙালি হিসেবে নিজেদের আত্মপরিচয়ে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা ও সংস্কৃতি গড়ে তোলার গুরুত্ব উপলব্ধি করতে থাকে। ফলে পরবর্তী সকল আন্দোলন সফল হয়। এই জাতীয়তাবাদী চেতনাকে পুঁজি করেই নয় মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়।
উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, শুধু জাতীয়তাবাদই একটি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করতে পারে। </s> |
জার্মান শেফার্ড কুকুরের একটি ছোট জাতের প্রজনন করতে চেয়েছিল একটি গবেষণা দল। তারা বিভিন্ন প্রজন্মের ছোট ছোট কুকুরের সংমিশ্রণ করে।
এটা কোন ধারণার উদাহরণ?
এর মধ্যে থেকে বেছে নিনঃ
- বিলুপ্তি.
- মিউটেশন.
- নির্বাচনী প্রজনন
- প্রাকৃতিক নির্বাচন | নির্বাচনী প্রজনন | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] জার্মান শেফার্ড কুকুরের একটি ছোট জাতের প্রজনন করতে চেয়েছিল একটি গবেষণা দল। তারা বিভিন্ন প্রজন্মের ছোট ছোট কুকুরের সংমিশ্রণ করে।
এটা কোন ধারণার উদাহরণ?
এর মধ্যে থেকে বেছে নিনঃ
- বিলুপ্তি.
- মিউটেশন.
- নির্বাচনী প্রজনন
- প্রাকৃতিক নির্বাচন [/INST] নির্বাচনী প্রজনন | </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
বাংলাদেশের অর্থনীতি একটি মধ্য আয়ের উন্নয়নশীল এবং স্থিতিশীল বাজার অর্থনীতি। এই অর্থনীতির বৈশিষ্ট্যসমূহের মধ্যে রয়েছে মধ্যমহারের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি, পরিব্যাপ্ত দারিদ্র্য, আয় বণ্টনে অসমতা, শ্রমশক্তির উল্লেখযোগ্য বেকারত্ব, জ্বালানী, খাদ্যশস্য এবং মূলধনী যন্ত্রপাতির জন্য আমদানী নির্ভরতা, জাতীয় সঞ্চয়ের নিম্নহার, বৈদেশিক সাহায্যের ওপর ক্রমহ্রাসমান নির্ভরতা এবং কৃষি খাতের সংকোচনের সঙ্গে সঙ্গে সেবা খাতের দ্রুত প্রবৃদ্ধি। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে স্বাধীনতা | অর্জনের পর থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প বিশ্বের বৃহত্তম শিল্পের মধ্যে অন্যতম। ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দের আগে পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনীতি মূলত পাট ও পাটজাত পণ্যের ওপর নির্ভরশীল ছিল। এসময় পাট রপ্তানি করে দেশটি অধিকাংশ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করত। কিন্তু পলিপ্রোপিলিন পণ্যের আগমনের ফলে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দ থেকেই পাটজাত দ্রব্যের জনপ্রিয়তা ও বাণিজ্য কমতে থাকে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
বাংলাদেশের অর্থনীতি একটি মধ্য আয়ের উন্নয়নশীল এবং স্থিতিশীল বাজার অর্থনীতি। এই অর্থনীতির বৈশিষ্ট্যসমূহের মধ্যে রয়েছে মধ্যমহারের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি, পরিব্যাপ্ত দারিদ্র্য, আয় বণ্টনে অসমতা, শ্রমশক্তির উল্লেখযোগ্য বেকারত্ব, জ্বালানী, খাদ্যশস্য এবং মূলধনী যন্ত্রপাতির জন্য আমদানী নির্ভরতা, জাতীয় সঞ্চয়ের নিম্নহার, বৈদেশিক সাহায্যের ওপর ক্রমহ্রাসমান নির্ভরতা এবং কৃষি খাতের সংকোচনের সঙ্গে সঙ্গে সেবা খাতের দ্রুত প্রবৃদ্ধি। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে স্বাধীনতা [/INST] অর্জনের পর থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প বিশ্বের বৃহত্তম শিল্পের মধ্যে অন্যতম। ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দের আগে পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনীতি মূলত পাট ও পাটজাত পণ্যের ওপর নির্ভরশীল ছিল। এসময় পাট রপ্তানি করে দেশটি অধিকাংশ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করত। কিন্তু পলিপ্রোপিলিন পণ্যের আগমনের ফলে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দ থেকেই পাটজাত দ্রব্যের জনপ্রিয়তা ও বাণিজ্য কমতে থাকে। </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
ইতিহাস ও বাংলাদেশিদের প্রতিদিনের জীবনে মঞ্চনাটক সংস্কৃতির নানা তাৎপর্য বিদ্যমান। মঞ্চনাটক পারফরমেন্স বাংলাদেশে ব্রিটিশ আমলে স্বাধীনতার আন্দোলনকে তীব্রভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল। এছাড়া বাংলা ভাষা আন্দোলনে এটি গভীর প্রভাব বিস্তার করে। পূর্ব পাকিস্তান আমলে ভাষা ভিত্তিক জাতীয়তাবাদ এ বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মুনীর চৌধুরী রচিত "কবর" নাটকটি ভাষা আন্দোলনের উপর ভিত্তি করে একটি বিখ্যাত নাটক। মঞ্চনাটক পারফরমেন্স | বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করেছে। বর্তমানে অনেক এনজিও বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে অনেক সামাজিক সমস্যার জন্য সচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য একটি কার্যকর মাধ্যম হিসেবে মঞ্চনাটক ব্যবহার। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন :
ইতিহাস ও বাংলাদেশিদের প্রতিদিনের জীবনে মঞ্চনাটক সংস্কৃতির নানা তাৎপর্য বিদ্যমান। মঞ্চনাটক পারফরমেন্স বাংলাদেশে ব্রিটিশ আমলে স্বাধীনতার আন্দোলনকে তীব্রভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল। এছাড়া বাংলা ভাষা আন্দোলনে এটি গভীর প্রভাব বিস্তার করে। পূর্ব পাকিস্তান আমলে ভাষা ভিত্তিক জাতীয়তাবাদ এ বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মুনীর চৌধুরী রচিত "কবর" নাটকটি ভাষা আন্দোলনের উপর ভিত্তি করে একটি বিখ্যাত নাটক। মঞ্চনাটক পারফরমেন্স [/INST] বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করেছে। বর্তমানে অনেক এনজিও বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে অনেক সামাজিক সমস্যার জন্য সচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য একটি কার্যকর মাধ্যম হিসেবে মঞ্চনাটক ব্যবহার। </s> |
নিন্মলিখিত অনুচ্ছেদের সারাংশ লেখ:
কবিতার শব্দ কবির অভিজ্ঞতা ও অনুভূতির প্রতীক। বাক্যের মধ্যে প্রবন্ধের মধ্যে প্রত্যেক শব্দ আপন আপন বিশিষ্টতায় উজ্জ্বল। যাঁরা কবিতা লিখবেন, তাঁদের মনে রাখতে হবে যে, অনুভূতিদীপ্ত শব্দসম্ভার আয়ত্তে না থাকলে প্রত্যেকটি শব্দের ঐতিহ্য সম্পর্কে বোধ স্পষ্ট না হলে, কবিতা নিছক বাকচাতুর্থ হয়ে দাঁড়াবে মাত্র। কবিতাকে জীবনের সমালোচনাই বলি বা অন্তরালের সৌন্দর্যকে জাগ্রত করবার উপাদানই বলি, কবিতা সর্বক্ষেত্রেই শব্দের ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছে। এই শব্দকে আমাদের চিনতে হবে। | কবিতায় শব্দ প্রয়োগের ক্ষেত্রে কবিকে নিজস্ব গভীর অভিজ্ঞতা, অনুভূতিদীপ্ত শব্দসম্ভার, ভাষার প্রাঞ্জলতা, রূপ-রীতি ও শব্দের প্রচলিত ও বুৎপত্তিগত অর্থের দিকে মনযোগী হতে হবে। কেননা কবিতার ভিত্তি শব্দের সঠিক ব্যবহারের মধ্যেই নিহিত। অন্যথায় কবিতা বাকবৈভবের সম্ভারের পরিবর্তে বাকচাতুর্যে পরিণত হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিন্মলিখিত অনুচ্ছেদের সারাংশ লেখ:
কবিতার শব্দ কবির অভিজ্ঞতা ও অনুভূতির প্রতীক। বাক্যের মধ্যে প্রবন্ধের মধ্যে প্রত্যেক শব্দ আপন আপন বিশিষ্টতায় উজ্জ্বল। যাঁরা কবিতা লিখবেন, তাঁদের মনে রাখতে হবে যে, অনুভূতিদীপ্ত শব্দসম্ভার আয়ত্তে না থাকলে প্রত্যেকটি শব্দের ঐতিহ্য সম্পর্কে বোধ স্পষ্ট না হলে, কবিতা নিছক বাকচাতুর্থ হয়ে দাঁড়াবে মাত্র। কবিতাকে জীবনের সমালোচনাই বলি বা অন্তরালের সৌন্দর্যকে জাগ্রত করবার উপাদানই বলি, কবিতা সর্বক্ষেত্রেই শব্দের ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছে। এই শব্দকে আমাদের চিনতে হবে। [/INST] কবিতায় শব্দ প্রয়োগের ক্ষেত্রে কবিকে নিজস্ব গভীর অভিজ্ঞতা, অনুভূতিদীপ্ত শব্দসম্ভার, ভাষার প্রাঞ্জলতা, রূপ-রীতি ও শব্দের প্রচলিত ও বুৎপত্তিগত অর্থের দিকে মনযোগী হতে হবে। কেননা কবিতার ভিত্তি শব্দের সঠিক ব্যবহারের মধ্যেই নিহিত। অন্যথায় কবিতা বাকবৈভবের সম্ভারের পরিবর্তে বাকচাতুর্যে পরিণত হবে। </s> |
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন |
বিখ্যাত মহাকাশ গবেষক আব্দুস সাত্তার খানের বাবার নাম কী ? | ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। শিক্ষা সংস্কৃতির পীঠস্থান রুপে পরিচিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়।বাংলাদেশের সংস্কৃতি কে আজও ধারন করে এই জেলা।[1]
ভৌগোলিক অবস্থান ও আয়তন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আয়তন ১৯২৭.১১ বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে হবিগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে কুমিল্লা জেলা, পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য ও হবিগঞ্জ এবং পশ্চিমে মেঘনা নদী, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলার অবস্থান।
জেলার পটভূমি
১৭৬৫ খ্রীস্টাব্দে বাংলা দেওয়ানী লাভের পর ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ত্রিপুরাকে দুইটি অংশে বিভক্ত করে। সেগুলি হলো ত্রিপুরা ও চাকলা রৌশনাবাদ। ১৭৮১ সালে সরাইল পরগনা ব্যতীত বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী নিয়ে একটি জেলা ইংরেজরা গঠন করে এবং এর নাম দেয় টিপারা(Tippera)জেলা বা ত্রিপুরা জেলা।ত্রিপুরা জেলার দুটি পরিচয় ছিল। সাধারণভাবে ত্রিপুরা জেলা বলতে সমগ্র জেলাকে আর টিপারা প্রপার বলতে চাকলা রৌশনাবাদকে বোঝাত। তবে ইংরেজরা এ জেলাকে রোশনাবাদ ত্রিপুরা বলত।
১৭৮৯ সালে রাজস্ব আদায়ের সুবিধার্থে এটিকে (ত্রিপরা)জেলা হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। ১৭৯০ সালে প্রশাসনিক ক্ষমতাসহ ত্রিপরা জেলা হিসাবে ঘোষিত হয়। ১৮৩০ সালে ছাগল নাইয়া (ফেনী জেলার অন্তগর্ত) থানা ছাড়া বৃহত্তর নোয়াখালীর বাকী অংশ ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয় এবং ময়মনসিংহ থেকে সরাইল, দাউদপুর, হরিপুর, বেজরা ও সতেরখন্দল পরগনাকে ত্রিপুরায় অর্ন্তভূক্ত করা হয়। ১৮৬০ খ্রীস্টাব্দে নাসিরনগর মহকুমা গঠিত হয় এবং ত্রিপুরা জেলার একটি মহকুমারূপে পরিগণিত হয়। ১১ বছর পর মহকুমা সদর নাসিরনগর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে স্থানান্তরিত হয়। মহকুমার নামকরণ করা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং ছয়টি থানা গঠিত হয়। যথা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সরাইল, নাসিরনগর, নবীনগর, কসবা ও বাঞ্ছারামপুর। ১৮৭৬ সালে ছাগল নাইয়া থানাও ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়। তারপর থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত এই জেলাটি ত্রিপুরা জেলা নামেই পরিচিতি লাভ করে। ১৯৬০ সালে এক প্রশাসনিক আদেশে ত্রিপুরা জেলাকে কুমিল্লা জেলা নামে অভিহিত করা হয়। এরপর সুদীর্ঘ চব্বিশ বৎসর পর ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী গঠিত হয় বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।[এস এম শাহনূর]
ইতিহাস
১৯৮৪ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় উন্নীত হয়। তার আগে এটি কুমিল্লা জেলার একটি মহকুমা... | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন |
বিখ্যাত মহাকাশ গবেষক আব্দুস সাত্তার খানের বাবার নাম কী ? [/INST] ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। শিক্ষা সংস্কৃতির পীঠস্থান রুপে পরিচিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়।বাংলাদেশের সংস্কৃতি কে আজও ধারন করে এই জেলা।[1]
ভৌগোলিক অবস্থান ও আয়তন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আয়তন ১৯২৭.১১ বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে হবিগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে কুমিল্লা জেলা, পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য ও হবিগঞ্জ এবং পশ্চিমে মেঘনা নদী, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ জেলার অবস্থান।
জেলার পটভূমি
১৭৬৫ খ্রীস্টাব্দে বাংলা দেওয়ানী লাভের পর ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ত্রিপুরাকে দুইটি অংশে বিভক্ত করে। সেগুলি হলো ত্রিপুরা ও চাকলা রৌশনাবাদ। ১৭৮১ সালে সরাইল পরগনা ব্যতীত বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী নিয়ে একটি জেলা ইংরেজরা গঠন করে এবং এর নাম দেয় টিপারা(Tippera)জেলা বা ত্রিপুরা জেলা।ত্রিপুরা জেলার দুটি পরিচয় ছিল। সাধারণভাবে ত্রিপুরা জেলা বলতে সমগ্র জেলাকে আর টিপারা প্রপার বলতে চাকলা রৌশনাবাদকে বোঝাত। তবে ইংরেজরা এ জেলাকে রোশনাবাদ ত্রিপুরা বলত।
১৭৮৯ সালে রাজস্ব আদায়ের সুবিধার্থে এটিকে (ত্রিপরা)জেলা হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। ১৭৯০ সালে প্রশাসনিক ক্ষমতাসহ ত্রিপরা জেলা হিসাবে ঘোষিত হয়। ১৮৩০ সালে ছাগল নাইয়া (ফেনী জেলার অন্তগর্ত) থানা ছাড়া বৃহত্তর নোয়াখালীর বাকী অংশ ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয় এবং ময়মনসিংহ থেকে সরাইল, দাউদপুর, হরিপুর, বেজরা ও সতেরখন্দল পরগনাকে ত্রিপুরায় অর্ন্তভূক্ত করা হয়। ১৮৬০ খ্রীস্টাব্দে নাসিরনগর মহকুমা গঠিত হয় এবং ত্রিপুরা জেলার একটি মহকুমারূপে পরিগণিত হয়। ১১ বছর পর মহকুমা সদর নাসিরনগর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে স্থানান্তরিত হয়। মহকুমার নামকরণ করা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং ছয়টি থানা গঠিত হয়। যথা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সরাইল, নাসিরনগর, নবীনগর, কসবা ও বাঞ্ছারামপুর। ১৮৭৬ সালে ছাগল নাইয়া থানাও ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়। তারপর থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত এই জেলাটি ত্রিপুরা জেলা নামেই পরিচিতি লাভ করে। ১৯৬০ সালে এক প্রশাসনিক আদেশে ত্রিপুরা জেলাকে কুমিল্লা জেলা নামে অভিহিত করা হয়। এরপর সুদীর্ঘ চব্বিশ বৎসর পর ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারী গঠিত হয় বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।[এস এম শাহনূর]
ইতিহাস
১৯৮৪ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় উন্নীত হয়। তার আগে এটি কুমিল্লা জেলার একটি মহকুমা... </s> |
সারাংশ লেখ:
কোন পাথেয় নিয়ে তোমরা এসেছ? মহৎ আকাক্সক্ষা। তোমরা বিদ্যালয়ে শিখবে বলে ভর্তি হয়েছ। কী শিখতে হবে, ভেবে দেখো। পাখি তার মা-বাপের কাছে কী শেখে। পাখা মেলতে শেখে, উড়তে শেখে। মানুষকেও তার অন্তরের পাখা মেলতে শিখতে হবে। তাকে শিখতে হবে, কী করে বড় করে আকাক্সক্ষা করতে হয়। পেট ভরতে হবে- এ শেখবার জন্য বেশি সাধনার দরকার নেই। কিন্তু পুরোপুরি মানুষ হতে হবে, এ শিক্ষার জন্য যে অপরিমিত আখাঙ্ক্ষা দরকার, তাকে শেষ পর্যন্ত জাগিয়ে রাখবার জন্য চাই মানুষের শিক্ষা। | শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মহৎ আখাঙ্ক্ষা জাগ্রত হয়, প্রকৃত মনুষ্যত্ব অর্জিত হয়। শুধু জীবিকা অর্জনের জন্যই নয়, নিজেকে পরিপূর্ণ মানুষরূপে গড়ে তোলার জন্যই শিক্ষা লাভ করা প্রয়োজন। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] সারাংশ লেখ:
কোন পাথেয় নিয়ে তোমরা এসেছ? মহৎ আকাক্সক্ষা। তোমরা বিদ্যালয়ে শিখবে বলে ভর্তি হয়েছ। কী শিখতে হবে, ভেবে দেখো। পাখি তার মা-বাপের কাছে কী শেখে। পাখা মেলতে শেখে, উড়তে শেখে। মানুষকেও তার অন্তরের পাখা মেলতে শিখতে হবে। তাকে শিখতে হবে, কী করে বড় করে আকাক্সক্ষা করতে হয়। পেট ভরতে হবে- এ শেখবার জন্য বেশি সাধনার দরকার নেই। কিন্তু পুরোপুরি মানুষ হতে হবে, এ শিক্ষার জন্য যে অপরিমিত আখাঙ্ক্ষা দরকার, তাকে শেষ পর্যন্ত জাগিয়ে রাখবার জন্য চাই মানুষের শিক্ষা। [/INST] শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মহৎ আখাঙ্ক্ষা জাগ্রত হয়, প্রকৃত মনুষ্যত্ব অর্জিত হয়। শুধু জীবিকা অর্জনের জন্যই নয়, নিজেকে পরিপূর্ণ মানুষরূপে গড়ে তোলার জন্যই শিক্ষা লাভ করা প্রয়োজন। </s> |
মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে? | মৌলিক সংখ্যা হলো এমন স্বাভাবিক সংখ্যা যা ১-এর চেয়ে বড় এবং যাকে ১ এবং সেই সংখ্যা ছাড়া অন্য কোনো স্বাভাবিক সংখ্যা দ্বারা নিঃশেষে ভাগ করা যায় না। অন্যভাবে বললে, মৌলিক সংখ্যা হল এমন স্বাভাবিক সংখ্যা যার কেবলমাত্র দুটো পৃথক উৎপাদক আছে: ১ এবং ঐ সংখ্যাটি নিজেউদাহরণস্বরূপ: ১ থেকে ১০ পর্যন্ত মোট ৪টি মৌলিক সংখ্যা রয়েছে। সেগুলো হলো ২, ৩, ৫ ও ৭। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad | <s>[INST] মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে? [/INST] মৌলিক সংখ্যা হলো এমন স্বাভাবিক সংখ্যা যা ১-এর চেয়ে বড় এবং যাকে ১ এবং সেই সংখ্যা ছাড়া অন্য কোনো স্বাভাবিক সংখ্যা দ্বারা নিঃশেষে ভাগ করা যায় না। অন্যভাবে বললে, মৌলিক সংখ্যা হল এমন স্বাভাবিক সংখ্যা যার কেবলমাত্র দুটো পৃথক উৎপাদক আছে: ১ এবং ঐ সংখ্যাটি নিজেউদাহরণস্বরূপ: ১ থেকে ১০ পর্যন্ত মোট ৪টি মৌলিক সংখ্যা রয়েছে। সেগুলো হলো ২, ৩, ৫ ও ৭। </s> |
মানুষের তৃষ্ণা পায় কেন? | স্বাভাবিক অবস্থায় রক্তে পানি ও লবণের অনুপাত সমান থাকে। কোনো কারণে রক্তে পানির পরিমাণ কমে গিয়ে মস্তিষ্কের তৃষ্ণা বা পিপাসা কেন্দ্র গলায় সংকেত পাঠালে কণ্ঠনালী সংকুচিত হতে শুরু করে। এ সংকোচন কণ্ঠনালীকে ক্ৰমে শুষ্ক করে তোলায় মানুষের তৃষ্ণা পায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মানুষের তৃষ্ণা পায় কেন? [/INST] স্বাভাবিক অবস্থায় রক্তে পানি ও লবণের অনুপাত সমান থাকে। কোনো কারণে রক্তে পানির পরিমাণ কমে গিয়ে মস্তিষ্কের তৃষ্ণা বা পিপাসা কেন্দ্র গলায় সংকেত পাঠালে কণ্ঠনালী সংকুচিত হতে শুরু করে। এ সংকোচন কণ্ঠনালীকে ক্ৰমে শুষ্ক করে তোলায় মানুষের তৃষ্ণা পায়। </s> |
এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
উত্তর মেসিডোনিয়া এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে উত্তর মেসিডোনিয়া উয়েফা ইউরো ২০২০-এ প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণ করবে। | এই অনুচ্ছেদের বিষয় উয়েফা ইউরো ২০২০ | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের বিষয় কি ?
উত্তর মেসিডোনিয়া এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে উত্তর মেসিডোনিয়া উয়েফা ইউরো ২০২০-এ প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণ করবে। [/INST] এই অনুচ্ছেদের বিষয় উয়েফা ইউরো ২০২০ | </s> |
অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নীচে দেওয়া হয়েছে |
অনুচ্ছেদ :
কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন তার রথের সারথি নিয়োগ করেন তার মিত্র কৃষ্ণকে। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন কৌরবদের অনেক সেনাকে হত্যা করেন। তার হাতে কৌরবদের সেনাপতি ভীষ্ম কে শরশয্যায় নিপাতিত করেছেন। অবশ্য তার জন্য তাকে শিখণ্ডীর সাহায্য নিতে হয়েছিল। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পাণ্ডবদের জয়ের অন্যতম কারণ হল অর্জুনের রণনৈপুণ্য। তাছাড়া অর্জুন ভগদত্ত, জয়দ্রথ, কর্ণকে তিনি বধ করেছেন। কিন্তু ভীষ্মকে শরশয্যায় নিপাতিত করতে তাঁকে শিখণ্ডীকে সামনে রাখতে হয়েছে। এই অন্যায় যুদ্ধের জন্য বসু দেবতাগণ অর্জুনকে নরকবাসের অভিশাপ দিয়েছিলেন।
উত্তর :
কৃষ্ণ | অর্জুনের রথের সারথি কে ছিলেন ? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের উপর ভিত্তি করে একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নীচে দেওয়া হয়েছে |
অনুচ্ছেদ :
কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন তার রথের সারথি নিয়োগ করেন তার মিত্র কৃষ্ণকে। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুন কৌরবদের অনেক সেনাকে হত্যা করেন। তার হাতে কৌরবদের সেনাপতি ভীষ্ম কে শরশয্যায় নিপাতিত করেছেন। অবশ্য তার জন্য তাকে শিখণ্ডীর সাহায্য নিতে হয়েছিল। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে পাণ্ডবদের জয়ের অন্যতম কারণ হল অর্জুনের রণনৈপুণ্য। তাছাড়া অর্জুন ভগদত্ত, জয়দ্রথ, কর্ণকে তিনি বধ করেছেন। কিন্তু ভীষ্মকে শরশয্যায় নিপাতিত করতে তাঁকে শিখণ্ডীকে সামনে রাখতে হয়েছে। এই অন্যায় যুদ্ধের জন্য বসু দেবতাগণ অর্জুনকে নরকবাসের অভিশাপ দিয়েছিলেন।
উত্তর :
কৃষ্ণ [/INST] অর্জুনের রথের সারথি কে ছিলেন ? </s> |
অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
স্বাধীনতা জাদুঘর বাংলাদেশের ভোলার বাংলাবাজারে অবস্থিত একটি জাদুঘর ও গবেষণাগার। এ জাদুঘরে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলন | পর্যন্ত পর্যন্ত বিভিন্ন ঘটনাবলীর তথ্য ও তথ্যচিত্র সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
স্বাধীনতা জাদুঘর বাংলাদেশের ভোলার বাংলাবাজারে অবস্থিত একটি জাদুঘর ও গবেষণাগার। এ জাদুঘরে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলন [/INST] পর্যন্ত পর্যন্ত বিভিন্ন ঘটনাবলীর তথ্য ও তথ্যচিত্র সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করা হয়। </s> |
হেলেনিস্টিক সভ্যতার অগ্রযাত্রায় কোন বিখ্যাত বীর অবদান রেখেছেন? | হেলেনিস্টিক সভ্যতার অগ্রযাত্রায় বিখ্যাত গ্রিক বীর আলেকজান্ডার অবদান রেখেছেন।
মহামতি আলেকজান্ডার হেলেনীয় সভ্যতার সাথে পূর্বাঞ্চলীয় সভ্যতা ও সংস্কৃতির মিলন ঘটিয়ে তিনি এক নতুন সংস্কৃতির বিকাশ ঘটান, যা হেলেনিস্টিক সভ্যতা নামে পরিচিত। ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে তিনি বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তোলেন। পিতার প্রতিষ্ঠিত হেলেনীয় সংঘের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পাশাপাশি তিনি সাম্রাজ্যকে ভারতের সীমান্ত পর্যন্ত নিয়ে আসেন। নতুন নৌপথ আবিষ্কার করে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের মধ্যে যোগসূত্র সৃষ্টি করেন। তিনি রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় ব্যাংক ব্যবস্থা গড়ে তোলেন। হেলেনিস্টিক যুগে জ্ঞান-বিজ্ঞানের নানা শাখা, যেমন-গণিত, পদার্থবিদ্যা, উদ্ভিদবিদ্যা প্রভৃতি ব্যাপক উন্নতি লাভ করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] হেলেনিস্টিক সভ্যতার অগ্রযাত্রায় কোন বিখ্যাত বীর অবদান রেখেছেন? [/INST] হেলেনিস্টিক সভ্যতার অগ্রযাত্রায় বিখ্যাত গ্রিক বীর আলেকজান্ডার অবদান রেখেছেন।
মহামতি আলেকজান্ডার হেলেনীয় সভ্যতার সাথে পূর্বাঞ্চলীয় সভ্যতা ও সংস্কৃতির মিলন ঘটিয়ে তিনি এক নতুন সংস্কৃতির বিকাশ ঘটান, যা হেলেনিস্টিক সভ্যতা নামে পরিচিত। ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে তিনি বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তোলেন। পিতার প্রতিষ্ঠিত হেলেনীয় সংঘের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পাশাপাশি তিনি সাম্রাজ্যকে ভারতের সীমান্ত পর্যন্ত নিয়ে আসেন। নতুন নৌপথ আবিষ্কার করে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের মধ্যে যোগসূত্র সৃষ্টি করেন। তিনি রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় ব্যাংক ব্যবস্থা গড়ে তোলেন। হেলেনিস্টিক যুগে জ্ঞান-বিজ্ঞানের নানা শাখা, যেমন-গণিত, পদার্থবিদ্যা, উদ্ভিদবিদ্যা প্রভৃতি ব্যাপক উন্নতি লাভ করে। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
২য় হিজরির আলোচনায় উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো কিবলা পরিবর্তন, গাযওয়ায়ে বদর এবং সারিয়ায়ে আব্দুল্লাহ ইবনে জাহাশের ঘটনা। ৩য় হিজরির আলোচনায় উল্লেখযোগ্য সকল ঘটনা গাযওয়ায়ে উহুদ ও গাযওয়ায়ে গাতফানের ঐতিহাসিক যুদ্ধ। ৪র্থ হিজরির আলোচনায় বীরে মাউনা অভিমুখে সারিয়ায়ে মুনজিরের ঘটনা উল্লেখযোগ্য বলে বিবেচিত। ৫ম হিজরিতে কুরাইশ ও ইহুদিদের একতা বন্ধনে যৌথ ষড়যন্ত্র ও আহযাবের যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ৬ষ্ঠ হিজরিতে হুদাইবিয়ার সন্ধি, বাইয়াতে রিদওয়ান এবং বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানদের নিকট পত্রের মাধ্যমে ইসলামের দাওয়াত প্রেরণ এবং এ বছরেই আল্লাহর তলোয়ার ঘোষিত খালিদ বিন ওয়ালিদ ও আমর ইবনুল আস ইসলাম গ্রহণ করেন। ৭ম হিজরির আলোচনা গাযওয়ায়ে খায়বার, ফাদাক বিজয় এবং উমরার কাযা আদায়। ৮ম হিজরিতে সারিয়ায়ে মুতা ও মক্কা বিজয়ের মত গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসের বাঁক ঘুরিয়ে দেয়া ঘটনাগুলো সংঘটিত হয়। ৯ম হিজরিতে তাবুক যুদ্ধ, হাজ্জুল ইসলাম, প্রতিনিধি দলের আগমন ও দলে দলে ইসলাম গ্রহণের ঘটনাগুলো প্রণিধানযোগ্য। ১০ম হিজরিতে নবী বিদায় হজ্জের জন্য ২৫শে জিলকদ সোমবার মক্কার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। ১১শ হিজরির আলোচনা সারিয়ায়ে উসামা, অন্তিম পীড়া এবং মৃত্যুবরণের সময় নবীর সর্বশেষ উক্তি ছিল 'আমি রফিকে আ'লাকে পছন্দ করি' অপর বর্ণনায় রয়েছে ওনার শেষ উক্তি ছিল "নামাজ নামাজ"। | গাযওয়ায়ে বদর | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদের বিষয় কি?
২য় হিজরির আলোচনায় উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো কিবলা পরিবর্তন, গাযওয়ায়ে বদর এবং সারিয়ায়ে আব্দুল্লাহ ইবনে জাহাশের ঘটনা। ৩য় হিজরির আলোচনায় উল্লেখযোগ্য সকল ঘটনা গাযওয়ায়ে উহুদ ও গাযওয়ায়ে গাতফানের ঐতিহাসিক যুদ্ধ। ৪র্থ হিজরির আলোচনায় বীরে মাউনা অভিমুখে সারিয়ায়ে মুনজিরের ঘটনা উল্লেখযোগ্য বলে বিবেচিত। ৫ম হিজরিতে কুরাইশ ও ইহুদিদের একতা বন্ধনে যৌথ ষড়যন্ত্র ও আহযাবের যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ৬ষ্ঠ হিজরিতে হুদাইবিয়ার সন্ধি, বাইয়াতে রিদওয়ান এবং বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানদের নিকট পত্রের মাধ্যমে ইসলামের দাওয়াত প্রেরণ এবং এ বছরেই আল্লাহর তলোয়ার ঘোষিত খালিদ বিন ওয়ালিদ ও আমর ইবনুল আস ইসলাম গ্রহণ করেন। ৭ম হিজরির আলোচনা গাযওয়ায়ে খায়বার, ফাদাক বিজয় এবং উমরার কাযা আদায়। ৮ম হিজরিতে সারিয়ায়ে মুতা ও মক্কা বিজয়ের মত গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসের বাঁক ঘুরিয়ে দেয়া ঘটনাগুলো সংঘটিত হয়। ৯ম হিজরিতে তাবুক যুদ্ধ, হাজ্জুল ইসলাম, প্রতিনিধি দলের আগমন ও দলে দলে ইসলাম গ্রহণের ঘটনাগুলো প্রণিধানযোগ্য। ১০ম হিজরিতে নবী বিদায় হজ্জের জন্য ২৫শে জিলকদ সোমবার মক্কার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। ১১শ হিজরির আলোচনা সারিয়ায়ে উসামা, অন্তিম পীড়া এবং মৃত্যুবরণের সময় নবীর সর্বশেষ উক্তি ছিল 'আমি রফিকে আ'লাকে পছন্দ করি' অপর বর্ণনায় রয়েছে ওনার শেষ উক্তি ছিল "নামাজ নামাজ"। [/INST] গাযওয়ায়ে বদর | </s> |
এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন |
সর্দার তেজ সিংহ দ্বারা এই মন্দিরটি নির্মিত হয়েছিল। ১৯৪৭ সালে দেশবিভাজনের সময় মন্দিরটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৯৯২ সালে | বাবরী মসজিদ ভাঙ্গার ঘটনায় পরিপ্রেক্ষিতে কিছু দুষ্কৃতী মন্দিরটির আংশিক ক্ষতি করে। ২০১৫ সালে, ধ্বংসপ্রাপ্ত শিবল তেজ সিংহ মন্দিরটির সংস্কার করার জন্য,স্থানীয় হিন্দু নেতৃত্বগণ পাকিস্তান সরকারের কাছে আবেদন জানায় | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই বাক্যের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন |
সর্দার তেজ সিংহ দ্বারা এই মন্দিরটি নির্মিত হয়েছিল। ১৯৪৭ সালে দেশবিভাজনের সময় মন্দিরটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৯৯২ সালে [/INST] বাবরী মসজিদ ভাঙ্গার ঘটনায় পরিপ্রেক্ষিতে কিছু দুষ্কৃতী মন্দিরটির আংশিক ক্ষতি করে। ২০১৫ সালে, ধ্বংসপ্রাপ্ত শিবল তেজ সিংহ মন্দিরটির সংস্কার করার জন্য,স্থানীয় হিন্দু নেতৃত্বগণ পাকিস্তান সরকারের কাছে আবেদন জানায় | </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
চিলি এপর্যন্ত ৯ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৬২ ফিফা বিশ্বকাপের তৃতীয় স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা যুগোস্লাভিয়াকে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে। অন্যদিকে, কোপা আমেরিকায় চিলি অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ২টি (২০১৫ | এবং ২০১৬) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, চিলি ২০১৭ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে রানার-আপ হয়েছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
চিলি এপর্যন্ত ৯ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৬২ ফিফা বিশ্বকাপের তৃতীয় স্থান অর্জন করা, যেখানে তারা যুগোস্লাভিয়াকে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে। অন্যদিকে, কোপা আমেরিকায় চিলি অন্যতম সফল দল, যেখানে তারা ২টি (২০১৫ [/INST] এবং ২০১৬) শিরোপা জয়লাভ করেছে। এছাড়াও, চিলি ২০১৭ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে রানার-আপ হয়েছে। </s> |
এক থেকে দশ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যাগুলো কী কী এবং তাদের সমষ্টি কত? | এক থেকে দশ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যাগুলো হলো ২, ৩, ৫ ও ৭। সংখ্যাগুলোর সমষ্টি হলো ১৭। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] এক থেকে দশ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যাগুলো কী কী এবং তাদের সমষ্টি কত? [/INST] এক থেকে দশ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যাগুলো হলো ২, ৩, ৫ ও ৭। সংখ্যাগুলোর সমষ্টি হলো ১৭। </s> |
ভাস্কুলার টিস্যু কাকে বলে? | জাইলেম ও ফ্লোয়েম-এর সমন্বয়ে গঠিত টিস্যুই ভাস্কুলার টিস্যু। কেবলমাত্র টেরিডোফাইটস্, নগ্নবীজী উদ্ভিদ এবং আবৃতবীজী উদ্ভিদে ভাস্কুলার টিস্যু থাকে, তাই এদেরকে ভাস্কুলার উদ্ভিদ বলা হয়। ট্রাকিড, ভেসেল, জাইলেন ফাইবার এবং জাইলেম প্যারেনকাইমা নিয়ে জাইলেম টিস্যু গঠিত। সীভনল, সঙ্গীকোষ, ফ্লোয়েম ফাইবার ও ফ্লোয়েম প্যারেনকাইমা নিয়ে ফ্লোয়েম টিস্যু গঠিত। একাধিক প্রকার কোষ নিয়ে গঠিত বলে এরা জটিল টিস্যু। এ টিস্যুর কোষসমূহ বিভাজনে অক্ষম বলে এরা স্থায়ী টিস্যু। কাজেই ভাস্কুলার টিস্যু হলো স্থায়ী এবং জটিল টিস্যু। জাইলেম টিস্যু প্রধানত মূল থেকে পাতা পর্যন্ত পানি পরিবহন করে, অপরপক্ষে পাতায় প্রস্তুতকৃত খাদ্য ফ্লোয়েম টিস্যুর মাধ্যমে উদ্ধিদদেহের সব সজীব কোষে পৌছে। খাদ্য এবং খাদ্যের কাঁচামাল পরিবহন করে বলে এরা পরিবহন টিস্যু নামেও পরিচিত। মূলে জাইলেম ও ফ্লোয়েম পৃথক পৃথক বান্ডলে অবস্থান করে, কিন্তু কাণ্ডে একই বান্ডলে অবস্থান করে। কাজেই ভাস্কুলার বান্ডলের প্রকৃতি দেখে মূল এবং কাণ্ড শনাক্ত করা যায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ভাস্কুলার টিস্যু কাকে বলে? [/INST] জাইলেম ও ফ্লোয়েম-এর সমন্বয়ে গঠিত টিস্যুই ভাস্কুলার টিস্যু। কেবলমাত্র টেরিডোফাইটস্, নগ্নবীজী উদ্ভিদ এবং আবৃতবীজী উদ্ভিদে ভাস্কুলার টিস্যু থাকে, তাই এদেরকে ভাস্কুলার উদ্ভিদ বলা হয়। ট্রাকিড, ভেসেল, জাইলেন ফাইবার এবং জাইলেম প্যারেনকাইমা নিয়ে জাইলেম টিস্যু গঠিত। সীভনল, সঙ্গীকোষ, ফ্লোয়েম ফাইবার ও ফ্লোয়েম প্যারেনকাইমা নিয়ে ফ্লোয়েম টিস্যু গঠিত। একাধিক প্রকার কোষ নিয়ে গঠিত বলে এরা জটিল টিস্যু। এ টিস্যুর কোষসমূহ বিভাজনে অক্ষম বলে এরা স্থায়ী টিস্যু। কাজেই ভাস্কুলার টিস্যু হলো স্থায়ী এবং জটিল টিস্যু। জাইলেম টিস্যু প্রধানত মূল থেকে পাতা পর্যন্ত পানি পরিবহন করে, অপরপক্ষে পাতায় প্রস্তুতকৃত খাদ্য ফ্লোয়েম টিস্যুর মাধ্যমে উদ্ধিদদেহের সব সজীব কোষে পৌছে। খাদ্য এবং খাদ্যের কাঁচামাল পরিবহন করে বলে এরা পরিবহন টিস্যু নামেও পরিচিত। মূলে জাইলেম ও ফ্লোয়েম পৃথক পৃথক বান্ডলে অবস্থান করে, কিন্তু কাণ্ডে একই বান্ডলে অবস্থান করে। কাজেই ভাস্কুলার বান্ডলের প্রকৃতি দেখে মূল এবং কাণ্ড শনাক্ত করা যায়। </s> |
আকাশের রং কী? | আকাশের রং দিনের সময়ের উপর নির্ভর করে, সকালবেলায় সাধারণত আকাশ এর রং নীল থাকে। লাল ও কমলা রং-এর আকাশ ও দেখতে পাওয়া যায়। যেমন যেমন দিন শেষ হয়ে, আকাশের ও রং বদলাতে থাকে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] আকাশের রং কী? [/INST] আকাশের রং দিনের সময়ের উপর নির্ভর করে, সকালবেলায় সাধারণত আকাশ এর রং নীল থাকে। লাল ও কমলা রং-এর আকাশ ও দেখতে পাওয়া যায়। যেমন যেমন দিন শেষ হয়ে, আকাশের ও রং বদলাতে থাকে। </s> |
১৯৫২ সালের মাতৃভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করো। | ১৯৪৭ সালে সদ্যগঠিত পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রদেশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয় পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ)। পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তানের সাথে পশ্চিম পাকিস্তানের সাংস্কৃতিক, নৃতাত্ত্বিক ও ভৌগোলিক দিক থেকে ব্যাপক পার্থক্য ছিল। প্রথম থেকেই পশ্চিমের পাঞ্জাবি শাসকেরা পূর্ব পাকিস্তানসহ প্রদেশগুলোর ওপর নিজেদের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আধিপত্য চাপিয়ে দেয়। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের মুখের ভাষা বাংলা হলেও ১৯৪৮ সালে পাকিস্তান সরকার ঘোষণা করে, উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। এ ঘোষণা পূর্ব পাকিস্তানের বাংলাভাষী জনগণকে ক্ষুব্ধ করে।
বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে বাঙালিরা ভাষা আন্দোলন শুরু করে। সময়ের সাথে সাথে আন্দোলন জোরদার হয়ে ওঠে। ১৯৫২ সালের ৩১শে জানুয়ারি রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় দেশজুড়ে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ চলতে থাকে। পরিষদের নেতারা ২১শে ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে বিক্ষোভ মিছিল করার সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেদিন ছাত্র-জনতা মিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় মিছিল বের করে। এক পর্যায়ে পুলিশ মিছিলে গুলি করে। এতে আব্দুস সালাম, আবুল বরকত, আব্দুল জব্বার, রফিক প্রমুখ নিহত হন। পরে তাদের ভাষাশহিদ ঘোষণা করা হয়। বায়ান্নর ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনে শহিদদের মধ্যে তিন জনের ছবি উদ্দীপকে প্রদর্শিত হয়েছে। তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে শেষ পর্যন্ত বাংলা রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মর্যাদা লাভ করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ১৯৫২ সালের মাতৃভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করো। [/INST] ১৯৪৭ সালে সদ্যগঠিত পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রদেশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয় পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ)। পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তানের সাথে পশ্চিম পাকিস্তানের সাংস্কৃতিক, নৃতাত্ত্বিক ও ভৌগোলিক দিক থেকে ব্যাপক পার্থক্য ছিল। প্রথম থেকেই পশ্চিমের পাঞ্জাবি শাসকেরা পূর্ব পাকিস্তানসহ প্রদেশগুলোর ওপর নিজেদের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আধিপত্য চাপিয়ে দেয়। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের মুখের ভাষা বাংলা হলেও ১৯৪৮ সালে পাকিস্তান সরকার ঘোষণা করে, উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। এ ঘোষণা পূর্ব পাকিস্তানের বাংলাভাষী জনগণকে ক্ষুব্ধ করে।
বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে বাঙালিরা ভাষা আন্দোলন শুরু করে। সময়ের সাথে সাথে আন্দোলন জোরদার হয়ে ওঠে। ১৯৫২ সালের ৩১শে জানুয়ারি রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় দেশজুড়ে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ চলতে থাকে। পরিষদের নেতারা ২১শে ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে বিক্ষোভ মিছিল করার সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেদিন ছাত্র-জনতা মিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় মিছিল বের করে। এক পর্যায়ে পুলিশ মিছিলে গুলি করে। এতে আব্দুস সালাম, আবুল বরকত, আব্দুল জব্বার, রফিক প্রমুখ নিহত হন। পরে তাদের ভাষাশহিদ ঘোষণা করা হয়। বায়ান্নর ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনে শহিদদের মধ্যে তিন জনের ছবি উদ্দীপকে প্রদর্শিত হয়েছে। তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে শেষ পর্যন্ত বাংলা রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মর্যাদা লাভ করে। </s> |
আপেল ইনকর্পোরেশন কে তৈরি করেছেন? | স্টিভ জবস অ্যাপল ইনকর্পোরেশন তৈরি করেছিলেন | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] আপেল ইনকর্পোরেশন কে তৈরি করেছেন? [/INST] স্টিভ জবস অ্যাপল ইনকর্পোরেশন তৈরি করেছিলেন </s> |
ভাইরাসের পরজীবিতা ব্যাখ্যা করো। | পরজীবী হিসেবে বেঁচে থাকার চরিত্রকে পরজীবিতা বলে। ভাইরাস বাধ্যতামূলক পরজীবী। এটি একটি আদি বৈশিষ্ট্য। অর্থাৎ ভাইরাস তার বংশবৃদ্ধি তথা জীবনের লক্ষ প্রকাশ করার জন্য সম্পূর্ণভাবে অন্যজীবের সজীব কোষের ওপর নির্ভরশীল। অন্য কোনো জীবের (মানুষসহ অন্যান্য প্রাণী, উদ্ভিদ, ব্যাকটেরিয়া, শৈবাল ইত্যাদি) সজীব কোষ ছাড়া কোনো ভাইরাসই জীবের লক্ষণ প্রকাশ করতে পারে না, বংশবৃদ্ধি করতে পারে না। কোনো আবাদ মাধ্যমে ভাইরাসের বংশবৃদ্ধি করা বিজ্ঞানীদের পক্ষেও আজ পর্যন্ত সম্ভব হয়নি।
ভাইরাসের পরজীবিতা সাধারণত সুনির্দিষ্ট অর্থাৎ সুনির্দিষ্ট প্রকারের ভাইরাস কোনো সুনির্দিষ্ট জীবদেহে পরজীবী হয়। যে সব ভাইরাস আদি কোষকে আক্রমণ করে, আর যে সব ভাইরাস প্রকৃত কোষকে আক্রমণ করে তারা ভিন্ন প্রকৃতির। প্রকৃতপক্ষে কোনো ভাইরাসের প্রোটিন আবরণটিই নির্ণয় করে তার আক্রমণের সুনির্দিষ্টতা। পোষক কোষে কোনো ভাইরাস- প্রোটিনের জন্য রিসেপ্টর সাইট থাকলে তবেই ঐ ভাইরাস ঐ পোষক কোষকে আক্রমণ করতে পারবে। এ জন্যই ঠাণ্ডা লাগার ভাইরাস শ্বাসতন্ত্রের মিউকাস মেমব্রেন কোষকে আক্রমণ করতে পারে, চিকেন পক্স ভাইরাস ত্বক কোষকে আক্রমণ করতে পারে, পোলিও ভাইরাস ঊর্ধ্বতন শ্বাসনালী ও অন্ত্রের আবরণ কোষ, কখনো স্নায়ু কোষকে আক্রমণ করতে পারে। চিকেন পক্স ভাইরাস শ্বাসনালীকে আক্রমণ করতে পারবে না। কারণ শ্বাসনালী কোষে এর জন্য কোনো রিসেপ্টর সাইট নেই, ঠাণ্ডা লাগার ভাইরাস ত্বক কোষকে আক্রমণ করতে পারবে না, কারণ ত্বক কোষে এই ভাইরাসের জন্য কোনো রিসেপ্টর সাইট নেই।
ফায ভাইরাস কেবল ব্যাকটেরিয়া কোষকেই আক্রমণ করে। ফায ভাইরাসের মধ্যে টি২-ব্যাকটেরিওফায E. coli ব্যাকটেরিয়াকেই আক্রমণ করে। টোবাকো মোজাইক ভাইরাস কেবল তামাক গাছকেই আক্রমণ করে। এমনই ভাবে সুনির্দিষ্ট ভাইরাস সুনির্দিষ্ট প্রকার পোষক কোষকেই আক্রমণ করে থাকে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] ভাইরাসের পরজীবিতা ব্যাখ্যা করো। [/INST] পরজীবী হিসেবে বেঁচে থাকার চরিত্রকে পরজীবিতা বলে। ভাইরাস বাধ্যতামূলক পরজীবী। এটি একটি আদি বৈশিষ্ট্য। অর্থাৎ ভাইরাস তার বংশবৃদ্ধি তথা জীবনের লক্ষ প্রকাশ করার জন্য সম্পূর্ণভাবে অন্যজীবের সজীব কোষের ওপর নির্ভরশীল। অন্য কোনো জীবের (মানুষসহ অন্যান্য প্রাণী, উদ্ভিদ, ব্যাকটেরিয়া, শৈবাল ইত্যাদি) সজীব কোষ ছাড়া কোনো ভাইরাসই জীবের লক্ষণ প্রকাশ করতে পারে না, বংশবৃদ্ধি করতে পারে না। কোনো আবাদ মাধ্যমে ভাইরাসের বংশবৃদ্ধি করা বিজ্ঞানীদের পক্ষেও আজ পর্যন্ত সম্ভব হয়নি।
ভাইরাসের পরজীবিতা সাধারণত সুনির্দিষ্ট অর্থাৎ সুনির্দিষ্ট প্রকারের ভাইরাস কোনো সুনির্দিষ্ট জীবদেহে পরজীবী হয়। যে সব ভাইরাস আদি কোষকে আক্রমণ করে, আর যে সব ভাইরাস প্রকৃত কোষকে আক্রমণ করে তারা ভিন্ন প্রকৃতির। প্রকৃতপক্ষে কোনো ভাইরাসের প্রোটিন আবরণটিই নির্ণয় করে তার আক্রমণের সুনির্দিষ্টতা। পোষক কোষে কোনো ভাইরাস- প্রোটিনের জন্য রিসেপ্টর সাইট থাকলে তবেই ঐ ভাইরাস ঐ পোষক কোষকে আক্রমণ করতে পারবে। এ জন্যই ঠাণ্ডা লাগার ভাইরাস শ্বাসতন্ত্রের মিউকাস মেমব্রেন কোষকে আক্রমণ করতে পারে, চিকেন পক্স ভাইরাস ত্বক কোষকে আক্রমণ করতে পারে, পোলিও ভাইরাস ঊর্ধ্বতন শ্বাসনালী ও অন্ত্রের আবরণ কোষ, কখনো স্নায়ু কোষকে আক্রমণ করতে পারে। চিকেন পক্স ভাইরাস শ্বাসনালীকে আক্রমণ করতে পারবে না। কারণ শ্বাসনালী কোষে এর জন্য কোনো রিসেপ্টর সাইট নেই, ঠাণ্ডা লাগার ভাইরাস ত্বক কোষকে আক্রমণ করতে পারবে না, কারণ ত্বক কোষে এই ভাইরাসের জন্য কোনো রিসেপ্টর সাইট নেই।
ফায ভাইরাস কেবল ব্যাকটেরিয়া কোষকেই আক্রমণ করে। ফায ভাইরাসের মধ্যে টি২-ব্যাকটেরিওফায E. coli ব্যাকটেরিয়াকেই আক্রমণ করে। টোবাকো মোজাইক ভাইরাস কেবল তামাক গাছকেই আক্রমণ করে। এমনই ভাবে সুনির্দিষ্ট ভাইরাস সুনির্দিষ্ট প্রকার পোষক কোষকেই আক্রমণ করে থাকে। </s> |
Aami tomake bhalo baashi | I love you | Bengali | ben | original-annotations | c1000ba8389ba9b51b0b6b082414acd7c0fc6c9ed33de0514f477d0d7b599f70 | <s>[INST] Aami tomake bhalo baashi [/INST] I love you </s> |
মাদকাসক্তি নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন। | বর্তমান বিশ্ব যে কয়টি মারাত্মক সমস্যার সম্মুখীন তার মধ্যে অন্যতম মাদকাসক্তি। মাদকের ব্যবহার ও অবৈধ বিস্তারে বিশ্ববাসী আজ শঙ্কিত। মাদকদ্রব্য হচ্ছে সেসব বস্তু যা গ্রহণের ফলে স্নায়ুবিক বৈকল্যসহ নেশার সৃষ্টি হয়। নির্দিষ্ট সময় পরপর তা সেবনের আসক্তি অনুভূত হয়। এর কুপ্রভাব ভয়াবহ ও মারাত্মক। আমাদের দেশেও মাদকের ভয়াবহতা সাংঘাতিক। আমাদের দেশে যেসব মাদকদ্রব্যের সেবন সর্বাধিক তা হচ্ছে গাঁজা, ফেনসিডিল, হেরোইন, মদ, বিয়ার, তাড়ি, ঘুমের ঔষধ, প্যাথেড্রিন ইনজেকশন, ইয়াবা ইত্যাদি। এসব মাদকদ্রব্য গ্রহণ করে নেশা সৃষ্টি করাকে মাদকাসক্তি বলা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, মাদকাসক্তি হচ্ছে চিকিৎসা গ্রহণযোগ্য নয় এমন দ্রব্য অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করা ও তার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়া। বিভিন্ন কারণে মানুষ মাদকাসক্ত হয়। এর মধ্যে সঙ্গদোষ, কৌতূহল, পারিবারিক কলহ, ধর্মীয় মূল্যবোধের বিচ্যুতি ও মাদকদ্রব্যের সহজলভ্যতা উল্লেখযোগ্য। বিশেষ করে যুবসমাজই মাদকাসক্তিতে সবচেয়ে বেশি আচ্ছন্ন। বিশ্বব্যাপী মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার এবং চোরাচালানের মাধ্যমে এর ব্যাপক প্রসার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করেছে। মাদকের নিষ্ঠুর ছোবলে অকালে ঝরে যাচ্ছে বহু তাজা প্রাণ এবং নষ্ট হচ্ছে বহু তরুণের সম্ভাবনাময় উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। মাদকদ্রব্যের অপব্যবহারজনিত সমস্যা আজ বিশ্বব্যাপী। লাভজনক এ ব্যবসাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে আন্তর্জাতিক চোরাচালানি চক্র। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এ ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার জন্য মাদকাসক্তি নিরাময় ও প্রতিরোধ আন্দোলনে সকল জনসাধারণকে এগিয়ে আসতে হবে। সরকার থেকে শুরু করে বিভিন্ন গণমাধ্যম, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, সমাজকর্মীসহ সকল শ্রেণির মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে মাদকমুক্ত বিশ্ব গড়ে তুলতে হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] মাদকাসক্তি নিয়ে ১টি অনুচ্ছেদ লিখুন। [/INST] বর্তমান বিশ্ব যে কয়টি মারাত্মক সমস্যার সম্মুখীন তার মধ্যে অন্যতম মাদকাসক্তি। মাদকের ব্যবহার ও অবৈধ বিস্তারে বিশ্ববাসী আজ শঙ্কিত। মাদকদ্রব্য হচ্ছে সেসব বস্তু যা গ্রহণের ফলে স্নায়ুবিক বৈকল্যসহ নেশার সৃষ্টি হয়। নির্দিষ্ট সময় পরপর তা সেবনের আসক্তি অনুভূত হয়। এর কুপ্রভাব ভয়াবহ ও মারাত্মক। আমাদের দেশেও মাদকের ভয়াবহতা সাংঘাতিক। আমাদের দেশে যেসব মাদকদ্রব্যের সেবন সর্বাধিক তা হচ্ছে গাঁজা, ফেনসিডিল, হেরোইন, মদ, বিয়ার, তাড়ি, ঘুমের ঔষধ, প্যাথেড্রিন ইনজেকশন, ইয়াবা ইত্যাদি। এসব মাদকদ্রব্য গ্রহণ করে নেশা সৃষ্টি করাকে মাদকাসক্তি বলা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, মাদকাসক্তি হচ্ছে চিকিৎসা গ্রহণযোগ্য নয় এমন দ্রব্য অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করা ও তার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়া। বিভিন্ন কারণে মানুষ মাদকাসক্ত হয়। এর মধ্যে সঙ্গদোষ, কৌতূহল, পারিবারিক কলহ, ধর্মীয় মূল্যবোধের বিচ্যুতি ও মাদকদ্রব্যের সহজলভ্যতা উল্লেখযোগ্য। বিশেষ করে যুবসমাজই মাদকাসক্তিতে সবচেয়ে বেশি আচ্ছন্ন। বিশ্বব্যাপী মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার এবং চোরাচালানের মাধ্যমে এর ব্যাপক প্রসার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করেছে। মাদকের নিষ্ঠুর ছোবলে অকালে ঝরে যাচ্ছে বহু তাজা প্রাণ এবং নষ্ট হচ্ছে বহু তরুণের সম্ভাবনাময় উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। মাদকদ্রব্যের অপব্যবহারজনিত সমস্যা আজ বিশ্বব্যাপী। লাভজনক এ ব্যবসাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে আন্তর্জাতিক চোরাচালানি চক্র। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এ ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার জন্য মাদকাসক্তি নিরাময় ও প্রতিরোধ আন্দোলনে সকল জনসাধারণকে এগিয়ে আসতে হবে। সরকার থেকে শুরু করে বিভিন্ন গণমাধ্যম, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, সমাজকর্মীসহ সকল শ্রেণির মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে মাদকমুক্ত বিশ্ব গড়ে তুলতে হবে। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় | তিনি ফ্রান্সে তৎকালীন পাকিস্তান দূতাবাস থেকে পদচ্যুত হন। পরে তিনি ঢাকায় ফিরে এসে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের প্রথম এবং একমাত্র চেয়ারম্যান হিসাবে নেতৃত্বের জন্য বাংলাদেশ বিমানের দায়িত্ব নেন। ১৯৮৫-৮৬ এর সময় তিনি রোমানিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ১৯৯২ সালে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন এবং এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে ২০০৪ সালে তিনি বাংলাদেশের প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় [/INST] তিনি ফ্রান্সে তৎকালীন পাকিস্তান দূতাবাস থেকে পদচ্যুত হন। পরে তিনি ঢাকায় ফিরে এসে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের প্রথম এবং একমাত্র চেয়ারম্যান হিসাবে নেতৃত্বের জন্য বাংলাদেশ বিমানের দায়িত্ব নেন। ১৯৮৫-৮৬ এর সময় তিনি রোমানিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ১৯৯২ সালে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন এবং এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে ২০০৪ সালে তিনি বাংলাদেশের প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। </s> |
তিনি একজন গণিতবিদ ছিলেন যার ধারণা তার সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিল। তিনি এনিগমা মেশিনের এনক্রিপ্ট করা কোডের পাঠোদ্ধার করতে সক্ষম হন। বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান বাহিনীর প্রতিরোধকে শক্তিশালী করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
সেই গণিতবিদের নাম কী? | প্রশ্নে গণিতবিদ অ্যালান টুরিং-এর কথা বলা হয়েছে।
অ্যালান টুরিং একজন অগ্রণী ইংরেজ কম্পিউটার প্রকৌশলী, গণিতজ্ঞ, যুক্তিবিদ, দার্শনিক, গোপন সংকেত বিশেষজ্ঞ, গাণিতিক জীববিজ্ঞানী এবং ম্যারাথন দৌড়বিদ ছিলেন। কম্পিউটার প্রকৌশলের বিকাশে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তিনি তার টুরিং মেশিনের মাধ্যমে গণনা ও অ্যালগোরিদমের ধারণার প্রচলন করেন। টুরিংকে তাত্ত্বিক কম্পিউটার প্রকৌশল ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জনক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি এনিগমা মেশিনের এনক্রিপ্ট করা কোডের পাঠোদ্ধার করতে সক্ষম হন। বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান বাহিনীর প্রতিরোধকে শক্তিশালী করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] তিনি একজন গণিতবিদ ছিলেন যার ধারণা তার সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিল। তিনি এনিগমা মেশিনের এনক্রিপ্ট করা কোডের পাঠোদ্ধার করতে সক্ষম হন। বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান বাহিনীর প্রতিরোধকে শক্তিশালী করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
সেই গণিতবিদের নাম কী? [/INST] প্রশ্নে গণিতবিদ অ্যালান টুরিং-এর কথা বলা হয়েছে।
অ্যালান টুরিং একজন অগ্রণী ইংরেজ কম্পিউটার প্রকৌশলী, গণিতজ্ঞ, যুক্তিবিদ, দার্শনিক, গোপন সংকেত বিশেষজ্ঞ, গাণিতিক জীববিজ্ঞানী এবং ম্যারাথন দৌড়বিদ ছিলেন। কম্পিউটার প্রকৌশলের বিকাশে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তিনি তার টুরিং মেশিনের মাধ্যমে গণনা ও অ্যালগোরিদমের ধারণার প্রচলন করেন। টুরিংকে তাত্ত্বিক কম্পিউটার প্রকৌশল ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জনক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি এনিগমা মেশিনের এনক্রিপ্ট করা কোডের পাঠোদ্ধার করতে সক্ষম হন। বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মান বাহিনীর প্রতিরোধকে শক্তিশালী করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। </s> |
সুন্দরবনের দক্ষিণ-পূর্বকোণে অবস্থিত কটকা। সুন্দরবনের আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে কটকা অন্যতম। এই কটকা সম্পর্কে কিছু বলো। | সুন্দরবনের দক্ষিণ-পূর্বকোণে অবস্থিত কটকা। সুন্দরবনের আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে কটকা অন্যতম। কটকা সমুদ্রসৈকত মংলা বন্দর থেকে প্রায় ৯০ কিমি দূরে অবস্থিত। এখানে বন বিভাগের একটি রেস্ট হাউস আছে। রেস্ট হাউসে লঞ্চ থেকে ওঠার জন্য এখানে কাঠের জেটি আছে। এ জেটি বেয়ে কিছুদূর হাঁটলেই রেস্ট হাউস। এর সামনেই দেখা যায় সাগরের অথৈ জলরাশির বিশাল ঢেউ। এর আশেপাশে রয়েছে অসংখ্য ছোট-বড় খাল। প্রকৃতির রূপ ও বিচিত্র রহস্য জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জনের এক অপূর্ব সুযোগ কটকা সমুদ্রসৈকত ভ্রমণ। খালের ধারে দেখা যায় দলে দলে চিত্রল হরিণের বিচরণ। এছাড়া বানর, কাঠবিড়াল ও বনমোরগ দেখা যায় এবং মাঝে মাঝে বাঘের গর্জনও শোনা যায়। অন্ধকার রাতে লক্ষ কোটি জোনাকির আলোর মেলা পর্যটকদের মুগ্ধ ও বিমোহিত করে তোলে এ সমুদ্রসৈকত। সব মিলিয়ে কটকা সমুদ্রসৈকত একটি সৌন্দর্য উপভোগ্য আকর্ষণীয় স্থান। একদিকে সাগরের গর্জন অন্যদিকে বন্যপ্রাণীর অপূর্ব দৃশ্য, হরিণ পালদের বিচরণ, শূকরের ছোটাছুটি, বানরের কারসাজি, বাঘের হরিণ শিকার কিংবা রাজকীয় ভঙ্গিতে বাঘের চলার দৃশ্য ইত্যাদি পর্যটকদের ভীষণভাবে আকৃষ্ট করে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] সুন্দরবনের দক্ষিণ-পূর্বকোণে অবস্থিত কটকা। সুন্দরবনের আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে কটকা অন্যতম। এই কটকা সম্পর্কে কিছু বলো। [/INST] সুন্দরবনের দক্ষিণ-পূর্বকোণে অবস্থিত কটকা। সুন্দরবনের আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে কটকা অন্যতম। কটকা সমুদ্রসৈকত মংলা বন্দর থেকে প্রায় ৯০ কিমি দূরে অবস্থিত। এখানে বন বিভাগের একটি রেস্ট হাউস আছে। রেস্ট হাউসে লঞ্চ থেকে ওঠার জন্য এখানে কাঠের জেটি আছে। এ জেটি বেয়ে কিছুদূর হাঁটলেই রেস্ট হাউস। এর সামনেই দেখা যায় সাগরের অথৈ জলরাশির বিশাল ঢেউ। এর আশেপাশে রয়েছে অসংখ্য ছোট-বড় খাল। প্রকৃতির রূপ ও বিচিত্র রহস্য জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জনের এক অপূর্ব সুযোগ কটকা সমুদ্রসৈকত ভ্রমণ। খালের ধারে দেখা যায় দলে দলে চিত্রল হরিণের বিচরণ। এছাড়া বানর, কাঠবিড়াল ও বনমোরগ দেখা যায় এবং মাঝে মাঝে বাঘের গর্জনও শোনা যায়। অন্ধকার রাতে লক্ষ কোটি জোনাকির আলোর মেলা পর্যটকদের মুগ্ধ ও বিমোহিত করে তোলে এ সমুদ্রসৈকত। সব মিলিয়ে কটকা সমুদ্রসৈকত একটি সৌন্দর্য উপভোগ্য আকর্ষণীয় স্থান। একদিকে সাগরের গর্জন অন্যদিকে বন্যপ্রাণীর অপূর্ব দৃশ্য, হরিণ পালদের বিচরণ, শূকরের ছোটাছুটি, বানরের কারসাজি, বাঘের হরিণ শিকার কিংবা রাজকীয় ভঙ্গিতে বাঘের চলার দৃশ্য ইত্যাদি পর্যটকদের ভীষণভাবে আকৃষ্ট করে। </s> |
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন |
প্রশ্ন :
অবিভক্ত বাংলা কত সালে বিভক্ত হয় ? | ১৯৪৭ সালের বাঙলা বিভক্তির পূর্বে,১৯০৫ সালে প্রশাসনিক কার্যক্রমকে সহজতর করার লক্ষ্যে পূর্ব এবং পশ্চিম বাংলায় বিভক্ত করা হয় যা বঙ্গ ভঙ্গ হিসেবে পরিচিত।[1] সে সময় পশ্চিমবাংলা ছিল হিন্দু অধ্যুসিত এবং মুসলিমরা সেখানে সংখ্যালঘু, অন্যদিকে পূর্ববাংলা ছিল মুসলিম অধ্যুসিত এবং হিন্দুরা ছিল সংখ্যালঘু। মুসলিম অধ্যুসিত পূর্ববাংলার মানুষ এই বঙ্গ ভঙ্গের প্রতি জোরালো সমর্থন জানিয়েছিল, কেননা তারা উপলব্ধি করেছিল যে এই বিভক্তির মাধ্যমে তারা তাদের নিজস্ব একটি প্রদেশ পেতে পারে। কিন্তু হিন্দুরা এই বিভক্তির বিপক্ষে শক্ত অবস্থান নেয়। এই বিতর্ক পরবর্তীকালে প্রতিবাদ এবং সন্ত্রাসের জন্ম দেয় এবং ১৯১১ সালে বঙ্গ ভঙ্গ রদের মাধ্যমে এর নিষ্পত্তি করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন |
প্রশ্ন :
অবিভক্ত বাংলা কত সালে বিভক্ত হয় ? [/INST] ১৯৪৭ সালের বাঙলা বিভক্তির পূর্বে,১৯০৫ সালে প্রশাসনিক কার্যক্রমকে সহজতর করার লক্ষ্যে পূর্ব এবং পশ্চিম বাংলায় বিভক্ত করা হয় যা বঙ্গ ভঙ্গ হিসেবে পরিচিত।[1] সে সময় পশ্চিমবাংলা ছিল হিন্দু অধ্যুসিত এবং মুসলিমরা সেখানে সংখ্যালঘু, অন্যদিকে পূর্ববাংলা ছিল মুসলিম অধ্যুসিত এবং হিন্দুরা ছিল সংখ্যালঘু। মুসলিম অধ্যুসিত পূর্ববাংলার মানুষ এই বঙ্গ ভঙ্গের প্রতি জোরালো সমর্থন জানিয়েছিল, কেননা তারা উপলব্ধি করেছিল যে এই বিভক্তির মাধ্যমে তারা তাদের নিজস্ব একটি প্রদেশ পেতে পারে। কিন্তু হিন্দুরা এই বিভক্তির বিপক্ষে শক্ত অবস্থান নেয়। এই বিতর্ক পরবর্তীকালে প্রতিবাদ এবং সন্ত্রাসের জন্ম দেয় এবং ১৯১১ সালে বঙ্গ ভঙ্গ রদের মাধ্যমে এর নিষ্পত্তি করা হয়। </s> |
অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
তামাক গাছের আদি নিবাস উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকায়। তামাক গাছের শুকানো পাতাকে তামাক বলা হয়। তামাক গাছ ১২-১৮ ইঞ্চি লম্বা হয়। তামাক নেশাদায়ক পদার্থ। তামাকে আগুন দিয়ে সিগারেট, বিড়ি, চুরুট, হুঁকো, ও অন্যান্য ধুমপানের মাধ্যম প্রস্তুত করা হয়। ধুমপান ছাড়াও তামাক নানা রকম ভাবে ব্যবহার হয়, যেমন চিবিয়ে (জর্দা, যা পানের সাথে খাওয়া হয়), ঠোঁটের ফাঁকে গুঁজে (যেমন গুল), বা নাকে ঠুসে (নস্যি)।
প্রশ্ন :
তামাক কোন গাছ থেকে তৈরী হয় ?
| তামাক গাছের | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর দিন |
অনুচ্ছেদ :
তামাক গাছের আদি নিবাস উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকায়। তামাক গাছের শুকানো পাতাকে তামাক বলা হয়। তামাক গাছ ১২-১৮ ইঞ্চি লম্বা হয়। তামাক নেশাদায়ক পদার্থ। তামাকে আগুন দিয়ে সিগারেট, বিড়ি, চুরুট, হুঁকো, ও অন্যান্য ধুমপানের মাধ্যম প্রস্তুত করা হয়। ধুমপান ছাড়াও তামাক নানা রকম ভাবে ব্যবহার হয়, যেমন চিবিয়ে (জর্দা, যা পানের সাথে খাওয়া হয়), ঠোঁটের ফাঁকে গুঁজে (যেমন গুল), বা নাকে ঠুসে (নস্যি)।
প্রশ্ন :
তামাক কোন গাছ থেকে তৈরী হয় ?
[/INST] তামাক গাছের </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সৈয়দা সাইরা মহসিন বিয়ে করেন আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ সৈয়দ মহসিন আলীকে। তার স্বামী সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ছিলেন। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে তার স্বামী মারা যান। ১৯৭১ সালের তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ | ে তার ভূমিকার জন্য মরণোত্তর স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার পান। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
সৈয়দা সাইরা মহসিন বিয়ে করেন আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ সৈয়দ মহসিন আলীকে। তার স্বামী সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ছিলেন। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে তার স্বামী মারা যান। ১৯৭১ সালের তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ [/INST] ে তার ভূমিকার জন্য মরণোত্তর স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার পান। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
১৯৭৮ সালের ১৯ এপ্রিল মীর আকবর খাইবার নিহত হন। এর ফলে কমিউনিস্ট অভ্যুত্থানের আশঙ্কায় মুহাম্মদ দাউদ খান পিডিপিএর কয়েকজন নেতাকে গ্রেপ্তারের আদেশ দেন। তারাকি ও কারমালকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং হাফিজউল্লাহ আমিন ও অন্যান্য কিছু নেতাকে গৃহবন্দী করা হয়। ২৭ এপ্রিল | সাওর বিপ্লব শুরু হওয়ার পর দাউদ খান সপরিবারে নিহত হন। ১ মে তারাকি বিপ্লবী কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হন। এরপর আফগানিস্তান গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র নামে রাষ্ট্রের নামকরণ করা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
১৯৭৮ সালের ১৯ এপ্রিল মীর আকবর খাইবার নিহত হন। এর ফলে কমিউনিস্ট অভ্যুত্থানের আশঙ্কায় মুহাম্মদ দাউদ খান পিডিপিএর কয়েকজন নেতাকে গ্রেপ্তারের আদেশ দেন। তারাকি ও কারমালকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং হাফিজউল্লাহ আমিন ও অন্যান্য কিছু নেতাকে গৃহবন্দী করা হয়। ২৭ এপ্রিল [/INST] সাওর বিপ্লব শুরু হওয়ার পর দাউদ খান সপরিবারে নিহত হন। ১ মে তারাকি বিপ্লবী কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হন। এরপর আফগানিস্তান গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র নামে রাষ্ট্রের নামকরণ করা হয়। </s> |
নিচের শব্দগুলো আভিধানিক ক্রমানুসারে সাজাও:
ঐরাবত, আকাশ, হাতি, মহাকাল, বানর, সিংহ, দোয়েল | প্রদত্ত শব্দগুলো আভিধানিক ক্রমানুসারে সাজানো হলো:
আকাশ, ঐরাবত, দোয়েল, বানর, মহাকাল, সিংহ, হাতি | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিচের শব্দগুলো আভিধানিক ক্রমানুসারে সাজাও:
ঐরাবত, আকাশ, হাতি, মহাকাল, বানর, সিংহ, দোয়েল [/INST] প্রদত্ত শব্দগুলো আভিধানিক ক্রমানুসারে সাজানো হলো:
আকাশ, ঐরাবত, দোয়েল, বানর, মহাকাল, সিংহ, হাতি </s> |
নিম্নলিখিত প্রশ্নটি পড়ুন এবং প্রশ্নের জন্য একটি উপযুক্ত প্রসঙ্গ প্রদান করুন।
বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের মোট জনসংখ্যা কত? | সংযুক্ত আরব আমিরাতের লোকসংখ্যা প্রায় ৮২ লক্ষ।
২০১৪ সালের তথ্য অনুযায়ী এখানে বসবাসকারীদের মধ্যে ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা সবচেয়ে বেশি রয়েছেন। দেশটতে প্রায় ২৬ লক্ষ ভারতীয় রয়েছেন। এছাড়া ১২ লক্ষ পাকিস্তানী রয়েছেন এবং ১২ লক্ষ বাংলাদেশী রয়েছেন। স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ১১ লক্ষ। এছাড়াও অন্যান্য কিছু দেশের লোকজনও এখানে বসবাস করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিম্নলিখিত প্রশ্নটি পড়ুন এবং প্রশ্নের জন্য একটি উপযুক্ত প্রসঙ্গ প্রদান করুন।
বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের মোট জনসংখ্যা কত? [/INST] সংযুক্ত আরব আমিরাতের লোকসংখ্যা প্রায় ৮২ লক্ষ।
২০১৪ সালের তথ্য অনুযায়ী এখানে বসবাসকারীদের মধ্যে ভারতীয় বংশোদ্ভূতরা সবচেয়ে বেশি রয়েছেন। দেশটতে প্রায় ২৬ লক্ষ ভারতীয় রয়েছেন। এছাড়া ১২ লক্ষ পাকিস্তানী রয়েছেন এবং ১২ লক্ষ বাংলাদেশী রয়েছেন। স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ১১ লক্ষ। এছাড়াও অন্যান্য কিছু দেশের লোকজনও এখানে বসবাস করেন। </s> |
সামাজিক ম্যাধমে নেতিবাচক যেকোন কিছু কারণ হতে পারে সুনাম নষ্টের।
"এই বিষয়টিকে গুরুত্ব-সহকারে না নিলে তা আপনার প্রতিষ্ঠানের ওপর আর্থিক।ভাবে এবং সাংস্কৃতিক-ভাবে প্রভাব ফেলবে।"
ফেসবুক এবং টুইটারে প্রযুক্তিগত পদ্ধতিতে অভিযান পরিচালিত হলেও ফেক নিউজ বা ভুয়া খবর অন্যতম বড় একটি চ্যালেঞ্জ।
উদাহরণ হিসেবে, গত মে মাসে ব্রিটেনের মেট্রো ব্যাংকের শেয়ার ১১% ধ্বস নামে কারণ প্রতিষ্ঠানটি অর্থনৈতিক সংকটের মোকাবেলা করছে বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুল তথ্য দিয়ে গুজব ছড়িয়ে গিয়েছিল।
জেনেভা-ভিত্তিক ইন্টারনেট নিরাপত্তা বিষয়ক কোম্পানি ইমিউনইওয়েব-এর ইলিয়া কোলোচেঙ্কোর মতে, এর ফলাফল যথেষ্ট খারাপ হতে পারে ।
বোমা ফেলার খবর!
হ্যাকাররা যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে কোনো ভুয়া খবর পোস্ট করার সুযোগ পেয়ে যায় তাহলে তা বড় ধরনের ক্ষতি করতে পারে, বলেন মি. কোলোচেঙ্কো।
"ধারণা করুন যে তারা (হ্যাকাররা) যদি বিবিসি অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে সক্ষম হয় এবং এমন একটি খবরের পোস্ট দিতে পারে যে ইরান একটি নিউক্লিয়ার বোমা নিক্ষেপ করেছে - এর প্রভাব হবে মারাত্মক।
সর্বাধিক আরও 400 অক্ষরের জন্য এই নিবন্ধটি লেখা চালিয়ে যান | | রে।"
আরো পড়তে পারেন:
সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয় ৬৫ শতাংশ মাদ্রাসা শিক্ষার্থী
শ্রীলংকায় সামাজিক মাধ্যম কেন বন্ধ করা হলো?
ভারতে নারী এমপির বক্তব্যে সরগরম সামাজিক মাধ্যম
শিশুদের 'মানসিক সমস্যা তৈরি করছে' সোশ্যাল মিডিয়া
অনেক মানুষ নিজেদের সম্পর্কে সামাজিক মাধ্যমে অনেক তথ্য লিখে দেন। সুতরাং হামলাকারীরা কারো একজনের প্রোফাইল দেখে তাদের সম্পর্কে ধারণা পায় এবং সেভাবে হয়তো তাদের কাছে প্রতারণা মূলক বা ফাঁদে ফেলার জন্য মেইল পাঠিয়ে দেয়।
আপনার পণ্যের বা ব্র্যান্ডের সুনাম নষ্ট করে দেয়ার জন্য 'ভুল' সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টই শুধু নয়, বরং কখনো কখনো 'সত্য'ও ক্ষতির কারণ হতে পারে।
২০১৬ সালে ব্যাটারি প্রস্তুতকারী স্যামসাং এসডিআই'এর বাজার মূল্য অর্ধ-বিলিয়ন ডলারের বেশি পড়ে যায় যখন টেসলা প্রধান এলন মাস্ক টুইট করেন যে, কোম্পানিটি প্যানাসনিকের সাথে তাদের আগামী ইলেক্ট্রনিক গাড়ি বিষয়ে কাজ করছে।
সুতরাং যথাযথভাবে ভেবেচিন্তে পোস্ট না করলে আপনার নিজের লেখা কোনো পোস্টই হয়তো সমস্যা ডেকে আনবে, যেমনটা এই বছরের শুরুতে মোকাবেলা করতে হয়েছে মার্কিন ব্যাংক চেজ'কে।
তারা একটি পোস্ট দিয়েছিল যার বক্তব্য ছিল, কম ব্যাংক ব্যালেন্সের অধিকারী বা ব্যাংকে যাদের টাকা কম আছে, তারা ট্যাক্সিতে চড়া কিংবা কফি কেনা থেকে নিজেদের বিরত রেখে টাকা সঞ্চয় করে।
যেকোনো প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের সম্পর্কে অনলাইন পোস্টের ম্যাধমে হ্যাকাররা অনেককিছু জানতে পারে।
সুনাম চুরি
অন্যান্য হুমকির মধ্যে জালিয়াতরা আপনার ব্র্যান্ড নাম নিজেদের দখলে নিয়ে নিতে পারে।
মিস্টার কোলোচেঙ্কো বলেন, সৃজনশীল ধাপ্পাবাজেরা প্রায়ই বড় বড় প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করে সোশ্যাল মিডিয়াতে কেলেঙ্কারির ঘটনাগুলো করে থাকে।
উদাহরণস্বরূপ, তারা নিশ্চিতভাবে একটি 'অ্যামাজন ইন্ডিয়া সাপোর্ট' নাম দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলবে টুইটারে এবং যারা তাদের সাথে যোগাযোগ করবে, সেসব গ্রাহকদেরকে জানাবে তাদের না পাওয়া পার্সেলগুলো বুঝে পেতে শুল্ক ফি পাঠাতে।
এমনকি অচেনা গ্রাহকের পোস্ট থেকেও ক্ষতির মুখে পড়তে হতে পারে, যদি; অন্যান্য ব্যবহারকারীরা সেটাকে মূল্যায়ন... | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] সামাজিক ম্যাধমে নেতিবাচক যেকোন কিছু কারণ হতে পারে সুনাম নষ্টের।
"এই বিষয়টিকে গুরুত্ব-সহকারে না নিলে তা আপনার প্রতিষ্ঠানের ওপর আর্থিক।ভাবে এবং সাংস্কৃতিক-ভাবে প্রভাব ফেলবে।"
ফেসবুক এবং টুইটারে প্রযুক্তিগত পদ্ধতিতে অভিযান পরিচালিত হলেও ফেক নিউজ বা ভুয়া খবর অন্যতম বড় একটি চ্যালেঞ্জ।
উদাহরণ হিসেবে, গত মে মাসে ব্রিটেনের মেট্রো ব্যাংকের শেয়ার ১১% ধ্বস নামে কারণ প্রতিষ্ঠানটি অর্থনৈতিক সংকটের মোকাবেলা করছে বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুল তথ্য দিয়ে গুজব ছড়িয়ে গিয়েছিল।
জেনেভা-ভিত্তিক ইন্টারনেট নিরাপত্তা বিষয়ক কোম্পানি ইমিউনইওয়েব-এর ইলিয়া কোলোচেঙ্কোর মতে, এর ফলাফল যথেষ্ট খারাপ হতে পারে ।
বোমা ফেলার খবর!
হ্যাকাররা যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে কোনো ভুয়া খবর পোস্ট করার সুযোগ পেয়ে যায় তাহলে তা বড় ধরনের ক্ষতি করতে পারে, বলেন মি. কোলোচেঙ্কো।
"ধারণা করুন যে তারা (হ্যাকাররা) যদি বিবিসি অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে সক্ষম হয় এবং এমন একটি খবরের পোস্ট দিতে পারে যে ইরান একটি নিউক্লিয়ার বোমা নিক্ষেপ করেছে - এর প্রভাব হবে মারাত্মক।
সর্বাধিক আরও 400 অক্ষরের জন্য এই নিবন্ধটি লেখা চালিয়ে যান | [/INST] রে।"
আরো পড়তে পারেন:
সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয় ৬৫ শতাংশ মাদ্রাসা শিক্ষার্থী
শ্রীলংকায় সামাজিক মাধ্যম কেন বন্ধ করা হলো?
ভারতে নারী এমপির বক্তব্যে সরগরম সামাজিক মাধ্যম
শিশুদের 'মানসিক সমস্যা তৈরি করছে' সোশ্যাল মিডিয়া
অনেক মানুষ নিজেদের সম্পর্কে সামাজিক মাধ্যমে অনেক তথ্য লিখে দেন। সুতরাং হামলাকারীরা কারো একজনের প্রোফাইল দেখে তাদের সম্পর্কে ধারণা পায় এবং সেভাবে হয়তো তাদের কাছে প্রতারণা মূলক বা ফাঁদে ফেলার জন্য মেইল পাঠিয়ে দেয়।
আপনার পণ্যের বা ব্র্যান্ডের সুনাম নষ্ট করে দেয়ার জন্য 'ভুল' সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টই শুধু নয়, বরং কখনো কখনো 'সত্য'ও ক্ষতির কারণ হতে পারে।
২০১৬ সালে ব্যাটারি প্রস্তুতকারী স্যামসাং এসডিআই'এর বাজার মূল্য অর্ধ-বিলিয়ন ডলারের বেশি পড়ে যায় যখন টেসলা প্রধান এলন মাস্ক টুইট করেন যে, কোম্পানিটি প্যানাসনিকের সাথে তাদের আগামী ইলেক্ট্রনিক গাড়ি বিষয়ে কাজ করছে।
সুতরাং যথাযথভাবে ভেবেচিন্তে পোস্ট না করলে আপনার নিজের লেখা কোনো পোস্টই হয়তো সমস্যা ডেকে আনবে, যেমনটা এই বছরের শুরুতে মোকাবেলা করতে হয়েছে মার্কিন ব্যাংক চেজ'কে।
তারা একটি পোস্ট দিয়েছিল যার বক্তব্য ছিল, কম ব্যাংক ব্যালেন্সের অধিকারী বা ব্যাংকে যাদের টাকা কম আছে, তারা ট্যাক্সিতে চড়া কিংবা কফি কেনা থেকে নিজেদের বিরত রেখে টাকা সঞ্চয় করে।
যেকোনো প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের সম্পর্কে অনলাইন পোস্টের ম্যাধমে হ্যাকাররা অনেককিছু জানতে পারে।
সুনাম চুরি
অন্যান্য হুমকির মধ্যে জালিয়াতরা আপনার ব্র্যান্ড নাম নিজেদের দখলে নিয়ে নিতে পারে।
মিস্টার কোলোচেঙ্কো বলেন, সৃজনশীল ধাপ্পাবাজেরা প্রায়ই বড় বড় প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করে সোশ্যাল মিডিয়াতে কেলেঙ্কারির ঘটনাগুলো করে থাকে।
উদাহরণস্বরূপ, তারা নিশ্চিতভাবে একটি 'অ্যামাজন ইন্ডিয়া সাপোর্ট' নাম দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলবে টুইটারে এবং যারা তাদের সাথে যোগাযোগ করবে, সেসব গ্রাহকদেরকে জানাবে তাদের না পাওয়া পার্সেলগুলো বুঝে পেতে শুল্ক ফি পাঠাতে।
এমনকি অচেনা গ্রাহকের পোস্ট থেকেও ক্ষতির মুখে পড়তে হতে পারে, যদি; অন্যান্য ব্যবহারকারীরা সেটাকে মূল্যায়ন... </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
আলী ইসলামের পবিত্রতম স্থান কাবার অভ্যন্তরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিব এবং মাতা ফাতিমা বিনতে আসাদ। তিনি ছিলেন মুহম্মদের নিকট ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম পুরুষ। আলী তাঁর প্রারম্ভিক জীবন থেকেই মুহম্মদের প্রতিরক্ষায় কাজ করেন এবং ক্রমবর্ধমান মুসলমানদের প্রায় প্রতিটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। মদীনায় হিজরতের পর তিনি নবীর কন্যা ফাতিমার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তৃতীয় খলিফা উসমান ইবনে আফফান মিশরীয় বিদ্রোহীদের হাতে নিহত হলে ৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে আলী চতুর্থ খলিফা হিসেবে নিযুক্ত হন। তাঁর শাসনামলে প্রথম ফিতনা | সংঘটিত হয় এবং ৬৬১ খ্রিস্টাব্দে মসজিদ আল-কুফায় নামাজরত অবস্থায় তিনি এক খারিজি গুপ্তঘাতকের আক্রমণের শিকার হয়ে শাহাদতবরণ করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
আলী ইসলামের পবিত্রতম স্থান কাবার অভ্যন্তরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিব এবং মাতা ফাতিমা বিনতে আসাদ। তিনি ছিলেন মুহম্মদের নিকট ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম পুরুষ। আলী তাঁর প্রারম্ভিক জীবন থেকেই মুহম্মদের প্রতিরক্ষায় কাজ করেন এবং ক্রমবর্ধমান মুসলমানদের প্রায় প্রতিটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। মদীনায় হিজরতের পর তিনি নবীর কন্যা ফাতিমার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তৃতীয় খলিফা উসমান ইবনে আফফান মিশরীয় বিদ্রোহীদের হাতে নিহত হলে ৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে আলী চতুর্থ খলিফা হিসেবে নিযুক্ত হন। তাঁর শাসনামলে প্রথম ফিতনা [/INST] সংঘটিত হয় এবং ৬৬১ খ্রিস্টাব্দে মসজিদ আল-কুফায় নামাজরত অবস্থায় তিনি এক খারিজি গুপ্তঘাতকের আক্রমণের শিকার হয়ে শাহাদতবরণ করেন। </s> |
রূপা তার বাবা-মায়ের সাথে সুনামগঞ্জে বেড়াতে গিয়েছিল। আজমিরিগঞ্জ থেকে নৌপথে তারা চাঁদপুরে পৌছে। পথিমধ্যে তারা অনেক জলধারার মিলনস্থল দেখতে পায়। নদী ও নদীর অপরূপ দৃশ্য দেখে রূপা ও তার বাবা-মায়ের মনে নানামুখী প্রশ্ন জাগে। একপর্যায়ে রূপার বাবা বলেন, এ নদী আমাদের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
উদ্দীপকে বর্ণিত নদীপথ ছাড়াও আমাদের সকল নদীপথ যাতায়াত ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা পালন করছে— মতামত দাও। | উদ্দীপকে বর্ণিত মেঘনা নদী ছাড়াও আমাদের সকল নদীপথ যাতায়াত ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা পালন করছে।
বাংলাদেশের যাতায়াত ব্যবস্থা এবং ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নদীর ভূমিকা অপরিসীম। এখন পর্যন্ত দেশের বিপুলংখ্যক মানুষ নৌপথে চলাচল করে। নৌপথে চলাচল ও পণ্য পরিবহন সুবিধাজনক ও অনেক সাশ্রয়ী। শিল্পে ব্যবহৃত পানির উৎস হচ্ছে এসব নদী। নদীগুলো মৎস্য সম্পদের বড় উৎস। নৌবন্দরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে নৌযান নির্মাণ ও মেরামত শিল্প। এভাবে নদীমাতৃক বাংলাদেশের কৃষি ছাড়াও শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য, পরিবহন ইত্যাদি বহুলাংশে নদীর ওপর নির্ভরশীল। তাই আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে নদীর গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু সীমান্তের ভেতরে-বাইরে অপরিকল্পিত বাঁধ, সেতু তৈরি করায় বহু নদীর প্রবাহ দুৰ্বল হয়ে পড়ছে। পলি জমে নদীর নাব্যতা কমে যাচ্ছে। এছাড়া নির্বিচারে বিষাক্ত শিল্প বর্জ্য ফেলায় দূষিত হচ্ছে নদীর পানি। এ কারণে নদী সংরক্ষণে আমাদের সকলকেই সচেতন হতে হবে।
উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তাই বলা যায়, বাংলাদেশের যাতায়াত ব্যবস্থা ও ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সার্বিক অর্থনীতির ক্ষেত্রে নদীপথগুলোর ভূমিকা বিরাট। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] রূপা তার বাবা-মায়ের সাথে সুনামগঞ্জে বেড়াতে গিয়েছিল। আজমিরিগঞ্জ থেকে নৌপথে তারা চাঁদপুরে পৌছে। পথিমধ্যে তারা অনেক জলধারার মিলনস্থল দেখতে পায়। নদী ও নদীর অপরূপ দৃশ্য দেখে রূপা ও তার বাবা-মায়ের মনে নানামুখী প্রশ্ন জাগে। একপর্যায়ে রূপার বাবা বলেন, এ নদী আমাদের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
উদ্দীপকে বর্ণিত নদীপথ ছাড়াও আমাদের সকল নদীপথ যাতায়াত ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা পালন করছে— মতামত দাও। [/INST] উদ্দীপকে বর্ণিত মেঘনা নদী ছাড়াও আমাদের সকল নদীপথ যাতায়াত ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা পালন করছে।
বাংলাদেশের যাতায়াত ব্যবস্থা এবং ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নদীর ভূমিকা অপরিসীম। এখন পর্যন্ত দেশের বিপুলংখ্যক মানুষ নৌপথে চলাচল করে। নৌপথে চলাচল ও পণ্য পরিবহন সুবিধাজনক ও অনেক সাশ্রয়ী। শিল্পে ব্যবহৃত পানির উৎস হচ্ছে এসব নদী। নদীগুলো মৎস্য সম্পদের বড় উৎস। নৌবন্দরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে নৌযান নির্মাণ ও মেরামত শিল্প। এভাবে নদীমাতৃক বাংলাদেশের কৃষি ছাড়াও শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য, পরিবহন ইত্যাদি বহুলাংশে নদীর ওপর নির্ভরশীল। তাই আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে নদীর গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু সীমান্তের ভেতরে-বাইরে অপরিকল্পিত বাঁধ, সেতু তৈরি করায় বহু নদীর প্রবাহ দুৰ্বল হয়ে পড়ছে। পলি জমে নদীর নাব্যতা কমে যাচ্ছে। এছাড়া নির্বিচারে বিষাক্ত শিল্প বর্জ্য ফেলায় দূষিত হচ্ছে নদীর পানি। এ কারণে নদী সংরক্ষণে আমাদের সকলকেই সচেতন হতে হবে।
উপরের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তাই বলা যায়, বাংলাদেশের যাতায়াত ব্যবস্থা ও ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সার্বিক অর্থনীতির ক্ষেত্রে নদীপথগুলোর ভূমিকা বিরাট। </s> |
এক সপ্তাহের জন্য একটা বই ধার চেয়ে বন্ধুর কাছে চিঠি লেখ। | প্রিয় বন্ধু,
আমি আশা করি তুমি ভালো আছো। আমিও ভালো আছি।
আমি তোমাকে একটা কথা জিজ্ঞাসা করতে চাই। তুমি কি তোমার একটা বইটা আমাকে এক সপ্তাহের জন্য ধার দিতে পারো? আমি খুবই আগ্রহী এই বইটা পড়তে।
আমি জানি তুমি এই বইটা পছন্দ করো, কিন্তু আমি তোমার কাছে ধার নিলে তোমার কোনো সমস্যা হবে না বলে আশা করি। আমি এই বইটা খুবই যত্ন করে পড়ব এবং এক সপ্তাহের মধ্যেই তোমাকে ফেরত দেব।
তোমার অনুমতি পেলে আমি আজই তোমার বাসায় এসে বইটা নিয়ে যাব। তোমার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।
ধন্যবাদ। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] এক সপ্তাহের জন্য একটা বই ধার চেয়ে বন্ধুর কাছে চিঠি লেখ। [/INST] প্রিয় বন্ধু,
আমি আশা করি তুমি ভালো আছো। আমিও ভালো আছি।
আমি তোমাকে একটা কথা জিজ্ঞাসা করতে চাই। তুমি কি তোমার একটা বইটা আমাকে এক সপ্তাহের জন্য ধার দিতে পারো? আমি খুবই আগ্রহী এই বইটা পড়তে।
আমি জানি তুমি এই বইটা পছন্দ করো, কিন্তু আমি তোমার কাছে ধার নিলে তোমার কোনো সমস্যা হবে না বলে আশা করি। আমি এই বইটা খুবই যত্ন করে পড়ব এবং এক সপ্তাহের মধ্যেই তোমাকে ফেরত দেব।
তোমার অনুমতি পেলে আমি আজই তোমার বাসায় এসে বইটা নিয়ে যাব। তোমার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।
ধন্যবাদ। </s> |
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন :
বার্কলে সফটওয়্যার ডিস্ট্রিবিউশন নামক অপারেটিং সিস্টেমটি কবে তৈরি করা হয় ? | জাভা একটি প্রোগ্রামিং ভাষা। সান মাইক্রোসিস্টেম ৯০এর দশকের গোড়ার দিকে জাভা ডিজাইন করার পরে এটি অতি দ্রুত বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষার একটিতে পরিণত হয়। জাভা'র এই জনপ্রিয়তার মুল কারণ এর বহনযোগ্যতা (portability), নিরাপত্তা, এবং অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ও ওয়েব প্রোগ্রামিং এর প্রতি পরিপূর্ণ সাপোর্ট।
ইতিহাস
James Gosling, Mike Sheridan, এবং Patrick Naughton ১৯৯১ সালের জুনে জাভা ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোজেক্ট শুরু করেন। প্রাথমিকদিকে জাভা ল্যাঙ্গুয়েজকে "ওক(Oak)" বলা হত। জেমস গসলিং এর অফিসের বাহিরের ওক গাছের সাথে মিল রেখে এই নাম রাখা হয়। এরপর এর নাম রাখা হয় "গ্রীন" এবং অবশেষে জাভা কফির সাথে মিল রেখে "জাভা"তে পরিবর্তন করা হয়।
১৯৯৫ সালে সান মাইক্রোসিস্টেমস জাভা-১.০ প্রকাশ করেন। তাদের মূলনীতি ছিল "একবার লিখুন, যে কোনো জায়গায় চালান (Write Once, Run Anywhere or WORA)"।
জাভার উল্লেখযোগ্য সংস্করণের মধ্যে অন্যতম হল -
জেডিকে ১.০ (জানুয়ারী ২১, ১৯৯৬)
জেডিকে ১.১ (ফেব্রুয়ারী ১৯, ১৯৯৭)
জে২এসই ১.২ (ডিসেম্বর ৮, ১৯৯৮)
জে২এসই ১.৩ (মে ৮, ২০০০)
জে২এসই ১.৪ (ফেব্রুয়ারী ৬, ২০০২)
জে২এসই ৫.০ (সেপ্টেম্বর ৩০, ২০০৪)
জাভা এসই ৬ (ডিসেম্বর ১১, ২০০৬)
জাভা এসই ৭ (জুলাই ২৮, ২০১১)
জাভা এসই ৮ (মার্চ ১৮, ২০১৪)
জাভা'র গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো
java=== বহনযোগ্যতা (portability) ===
জাভা'র পূর্বতন প্রোগ্রামিং ভাষাগুলিতে সাধারণত এক অপারেটিং সিস্টেমের জন্য লেখা প্রোগ্রাম অন্য অপারেটিং সিস্টেম এ চালানো যেত না। জাভায় লেখা প্রোগ্রাম যেকোন অপারেটিং সিস্টেমে চালানো যায় শুধু যদি সেই অপারেটিং সিস্টেমের জন্য একটি জাভা রানটাইম এনভায়রনমেন্ট(জাভা ভার্চুয়াল মেশিন)থেকে থাকে। এই সুবিধা জাভাকে একটি অনন্য প্ল্যাটফর্মে পরিণত করে। বিশেষ করে ইন্টারনেটে, যেখানে অসংখ্য কম্পিউটার যুক্ত থাকে এবং কম্পিউটারগুলো বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে থাকে সেখানে জাভায় লেখা অ্যাপলেট গুলো সকল কম্পিউটারে চলতে পারে এবং এর জন্য কোন বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হয় না। জাভা'র এই সুবিধাকে বলা হয় বহনযোগ্যতা।
অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং
অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং জাভা'র খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিক। প্রোগ্রামিং জগতে মুলত সিমুলা৬৭ (প্রোগ্রামিং ভাষা) এবং স্মলটক (প্রোগ্রামিং ভাষা) এর মাধ্যমে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং এর সূচনা হলেও, জাভা'র মাধ্যমেই এটি পরিপূর্ণভাবে... | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ তৈরি করুন :
বার্কলে সফটওয়্যার ডিস্ট্রিবিউশন নামক অপারেটিং সিস্টেমটি কবে তৈরি করা হয় ? [/INST] জাভা একটি প্রোগ্রামিং ভাষা। সান মাইক্রোসিস্টেম ৯০এর দশকের গোড়ার দিকে জাভা ডিজাইন করার পরে এটি অতি দ্রুত বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষার একটিতে পরিণত হয়। জাভা'র এই জনপ্রিয়তার মুল কারণ এর বহনযোগ্যতা (portability), নিরাপত্তা, এবং অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ও ওয়েব প্রোগ্রামিং এর প্রতি পরিপূর্ণ সাপোর্ট।
ইতিহাস
James Gosling, Mike Sheridan, এবং Patrick Naughton ১৯৯১ সালের জুনে জাভা ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোজেক্ট শুরু করেন। প্রাথমিকদিকে জাভা ল্যাঙ্গুয়েজকে "ওক(Oak)" বলা হত। জেমস গসলিং এর অফিসের বাহিরের ওক গাছের সাথে মিল রেখে এই নাম রাখা হয়। এরপর এর নাম রাখা হয় "গ্রীন" এবং অবশেষে জাভা কফির সাথে মিল রেখে "জাভা"তে পরিবর্তন করা হয়।
১৯৯৫ সালে সান মাইক্রোসিস্টেমস জাভা-১.০ প্রকাশ করেন। তাদের মূলনীতি ছিল "একবার লিখুন, যে কোনো জায়গায় চালান (Write Once, Run Anywhere or WORA)"।
জাভার উল্লেখযোগ্য সংস্করণের মধ্যে অন্যতম হল -
জেডিকে ১.০ (জানুয়ারী ২১, ১৯৯৬)
জেডিকে ১.১ (ফেব্রুয়ারী ১৯, ১৯৯৭)
জে২এসই ১.২ (ডিসেম্বর ৮, ১৯৯৮)
জে২এসই ১.৩ (মে ৮, ২০০০)
জে২এসই ১.৪ (ফেব্রুয়ারী ৬, ২০০২)
জে২এসই ৫.০ (সেপ্টেম্বর ৩০, ২০০৪)
জাভা এসই ৬ (ডিসেম্বর ১১, ২০০৬)
জাভা এসই ৭ (জুলাই ২৮, ২০১১)
জাভা এসই ৮ (মার্চ ১৮, ২০১৪)
জাভা'র গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো
java=== বহনযোগ্যতা (portability) ===
জাভা'র পূর্বতন প্রোগ্রামিং ভাষাগুলিতে সাধারণত এক অপারেটিং সিস্টেমের জন্য লেখা প্রোগ্রাম অন্য অপারেটিং সিস্টেম এ চালানো যেত না। জাভায় লেখা প্রোগ্রাম যেকোন অপারেটিং সিস্টেমে চালানো যায় শুধু যদি সেই অপারেটিং সিস্টেমের জন্য একটি জাভা রানটাইম এনভায়রনমেন্ট(জাভা ভার্চুয়াল মেশিন)থেকে থাকে। এই সুবিধা জাভাকে একটি অনন্য প্ল্যাটফর্মে পরিণত করে। বিশেষ করে ইন্টারনেটে, যেখানে অসংখ্য কম্পিউটার যুক্ত থাকে এবং কম্পিউটারগুলো বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে থাকে সেখানে জাভায় লেখা অ্যাপলেট গুলো সকল কম্পিউটারে চলতে পারে এবং এর জন্য কোন বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হয় না। জাভা'র এই সুবিধাকে বলা হয় বহনযোগ্যতা।
অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং
অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং জাভা'র খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিক। প্রোগ্রামিং জগতে মুলত সিমুলা৬৭ (প্রোগ্রামিং ভাষা) এবং স্মলটক (প্রোগ্রামিং ভাষা) এর মাধ্যমে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং এর সূচনা হলেও, জাভা'র মাধ্যমেই এটি পরিপূর্ণভাবে... </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ ভেঙে পড়লে অবন্তী বাঈ লোধী চার হাজার সৈন্য নিয়ে সেনাবাহিনী গড়ে তোলেন এবং নিজে তার নেতৃত্ব দেন। ব্রিটিশদের সঙ্গে | তার প্রথম যুদ্ধ ম্যান্ডেলার কাছে কেরী গ্রামে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে তিনি এবং তার সেনাবাহিনী ব্রিটিশ বাহিনীকে পরাজিত করতে সক্ষম হয়। যাইহোক, পরাজিত ব্রিটিশরা প্রতিশোধ নিয়ে ফিরে আসে এবং রামগড় আক্রমণ করে। অবন্তী বাঈ লোধী নিরাপত্তার জন্য দেবহারগড় পাহাড়ে চলে যান। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী রামগড়ে অগ্নিসংযোগ করেছিল এবং রানীকে আক্রমণের জন্য দেবহারগড় রওনা হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ ভেঙে পড়লে অবন্তী বাঈ লোধী চার হাজার সৈন্য নিয়ে সেনাবাহিনী গড়ে তোলেন এবং নিজে তার নেতৃত্ব দেন। ব্রিটিশদের সঙ্গে [/INST] তার প্রথম যুদ্ধ ম্যান্ডেলার কাছে কেরী গ্রামে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে তিনি এবং তার সেনাবাহিনী ব্রিটিশ বাহিনীকে পরাজিত করতে সক্ষম হয়। যাইহোক, পরাজিত ব্রিটিশরা প্রতিশোধ নিয়ে ফিরে আসে এবং রামগড় আক্রমণ করে। অবন্তী বাঈ লোধী নিরাপত্তার জন্য দেবহারগড় পাহাড়ে চলে যান। ব্রিটিশ সেনাবাহিনী রামগড়ে অগ্নিসংযোগ করেছিল এবং রানীকে আক্রমণের জন্য দেবহারগড় রওনা হয়। </s> |
"একুশে বইমেলা" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। | আমাদের জীবনে একুশে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্যপূর্ণ একটি দিন। এ দিনের ইতিহাস আমাদের সংগ্রামী চেতনার ইতিহাস। এ সংগ্রামী চেতনাকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে বিভিন্ন ধরনের আয়োজন করা হয়। এর মধ্যে অন্যতম আয়োজন হলো অমর একুশে গ্রন্থমেলা। একুশে ফেব্রুয়ারিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য বাংলা একাডেমি প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে একুশে বইমেলার আয়োজন করে থাকে। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে এই বইমেলা চলে। বইমেলা উপলক্ষ্যে বই বিক্রেতা ও প্রকাশকরা নানা সাজে বইয়ের স্টল বা দোকান সাজিয়ে বসেন। এখানে বিভিন্ন ধরনের বইয়ের সমাহার ঘটে। বইমেলা উপলক্ষ্যে প্রচুর নতুন বইমেলায় আসে। পুরোনো লেখকদের পাশাপাশি নতুন লেখকদের বইও পাওয়া যায় এই মেলায়। প্রতিদিন বইয়ের আকর্ষণে বইপ্রেমিক মানুষেরা মেলা প্রাঙ্গণে ছুটে আসেন। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি লেখক, ভাষাবিদ ও বরেণ্য সব ব্যক্তিত্ব বইমেলায় আসেন। লেখক ও পাঠকদের আনন্দঘন এক মিলনমেলা তৈরি হয় এ মেলায়। এটি বাংলা একাডেমির একটি মহৎ উদ্যোগ ও আয়োজন। বইমেলার ফলে পাঠকেরা এক জায়গা থেকেই তাদের পছন্দের বইগুলো কিনতে পারেন। এছাড়া বই কেনার প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহও তৈরি হয়। এ কারণে এই ধরনের বইমেলার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। একুশে বইমেলা আমাদের মধ্যে সাহিত্য-সংস্কৃতিবোধ জাগ্রত করে। এ বইমেলা এখন আমাদের জাতীয় চেতনার সাথে সম্পৃক্ত। ঢাকার বাইরে প্রতিবছর বইমেলার আয়োজন করে বইমেলা ও বইয়ের প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহ বৃদ্ধি করা যেতে পারে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "একুশে বইমেলা" শিরোনামে একটি অনুচ্ছেদ রচনা করো। [/INST] আমাদের জীবনে একুশে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্যপূর্ণ একটি দিন। এ দিনের ইতিহাস আমাদের সংগ্রামী চেতনার ইতিহাস। এ সংগ্রামী চেতনাকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে বিভিন্ন ধরনের আয়োজন করা হয়। এর মধ্যে অন্যতম আয়োজন হলো অমর একুশে গ্রন্থমেলা। একুশে ফেব্রুয়ারিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য বাংলা একাডেমি প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে একুশে বইমেলার আয়োজন করে থাকে। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে এই বইমেলা চলে। বইমেলা উপলক্ষ্যে বই বিক্রেতা ও প্রকাশকরা নানা সাজে বইয়ের স্টল বা দোকান সাজিয়ে বসেন। এখানে বিভিন্ন ধরনের বইয়ের সমাহার ঘটে। বইমেলা উপলক্ষ্যে প্রচুর নতুন বইমেলায় আসে। পুরোনো লেখকদের পাশাপাশি নতুন লেখকদের বইও পাওয়া যায় এই মেলায়। প্রতিদিন বইয়ের আকর্ষণে বইপ্রেমিক মানুষেরা মেলা প্রাঙ্গণে ছুটে আসেন। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি লেখক, ভাষাবিদ ও বরেণ্য সব ব্যক্তিত্ব বইমেলায় আসেন। লেখক ও পাঠকদের আনন্দঘন এক মিলনমেলা তৈরি হয় এ মেলায়। এটি বাংলা একাডেমির একটি মহৎ উদ্যোগ ও আয়োজন। বইমেলার ফলে পাঠকেরা এক জায়গা থেকেই তাদের পছন্দের বইগুলো কিনতে পারেন। এছাড়া বই কেনার প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহও তৈরি হয়। এ কারণে এই ধরনের বইমেলার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। একুশে বইমেলা আমাদের মধ্যে সাহিত্য-সংস্কৃতিবোধ জাগ্রত করে। এ বইমেলা এখন আমাদের জাতীয় চেতনার সাথে সম্পৃক্ত। ঢাকার বাইরে প্রতিবছর বইমেলার আয়োজন করে বইমেলা ও বইয়ের প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহ বৃদ্ধি করা যেতে পারে। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২৬শে জুলাই আন্দোলনের পতাকা কিউবার সামরিক পোশাকের কাঁধে রয়েছে এবং একে কিউবার বিপ্লবের | প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
২৬শে জুলাই আন্দোলনের পতাকা কিউবার সামরিক পোশাকের কাঁধে রয়েছে এবং একে কিউবার বিপ্লবের [/INST] প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। </s> |
এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
২০০৬ সালে বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে তার একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে। কিন্তু প্রথম দুই খেলায় দূর্বল ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করায় দল থেকে ছিটকে পড়েন। ১০ ও ১৪ রান সংগ্রহ করায় পরবর্তী ক্রিকেট বিশ্বকাপে | খেলার জন্য জিম্বাবুয়ে দলে তার ঠাঁই হয়নি। একই দলের বিপক্ষে ৪ আগস্ট, ২০১১ তারিখে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] এই অনুচ্ছেদের জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
২০০৬ সালে বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে তার একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে। কিন্তু প্রথম দুই খেলায় দূর্বল ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করায় দল থেকে ছিটকে পড়েন। ১০ ও ১৪ রান সংগ্রহ করায় পরবর্তী ক্রিকেট বিশ্বকাপে [/INST] খেলার জন্য জিম্বাবুয়ে দলে তার ঠাঁই হয়নি। একই দলের বিপক্ষে ৪ আগস্ট, ২০১১ তারিখে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। </s> |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
হাইড্রোজেনের আইসোটোপ তিনটি | প্রোটিয়াম, ডিউটেরিয়াম, টিট্রিয়াম। হাইড্রোজেনের পারমাণবিক সংখ্যা ১, তাই এই সকল আইসোটোপে নিউট্রনের সংখ্যা হল যথাক্রমে ২-১=১, ৩-১=২ এবং ৪-১=৩। সংক্ষেপে, আইসোটোপসমূহ ভিন্ন নিউট্রন সংখ্যা বিশিষ্ট একই পদার্থের পরমাণু। এদের প্রোটন ও ইলেকট্রন সংখ্যা একই। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন :
হাইড্রোজেনের আইসোটোপ তিনটি [/INST] প্রোটিয়াম, ডিউটেরিয়াম, টিট্রিয়াম। হাইড্রোজেনের পারমাণবিক সংখ্যা ১, তাই এই সকল আইসোটোপে নিউট্রনের সংখ্যা হল যথাক্রমে ২-১=১, ৩-১=২ এবং ৪-১=৩। সংক্ষেপে, আইসোটোপসমূহ ভিন্ন নিউট্রন সংখ্যা বিশিষ্ট একই পদার্থের পরমাণু। এদের প্রোটন ও ইলেকট্রন সংখ্যা একই। </s> |
"বৈশ্বিক জলবায়ু ও বাংলাদেশ" নামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। | একবিংশ শতাব্দীর সন্ধিক্ষণে মানবজাতি যখন সভ্যতার চরম শিখরে, ঠিক তখনই পরিবেশ আমাদের ঠেলে দিচ্ছে মহাবিপর্যয়ের দিকে। পরিবেশে দেখা দিয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণায়ন। পরিবেশের এই বিপর্যয়ের জন্য মূলত আমরাই দায়ী। জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান কারণ হলো বায়ুমণ্ডলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি। বায়ুমণ্ডলে ব্যাপক পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড, মিথেন প্রভৃতি গ্যাস জমা হওয়ার ফলে ভূপৃষ্ঠের তাপ বিকিরণ বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং এসব গ্যাস তাপ শোষণ করে। ফলে ভূ-পৃষ্ঠের উপরিভাগ ক্রমাগত উত্তপ্ত হচ্ছে। শিল্পবিপ্লবের পর থেকে এসব গ্রিনহাউজ গ্যাসের পরিমাণ মারাত্মকভাবে বাড়তে থাকার কারণে পৃথিবী দিন দিন উষ্ণ থেকে উষ্ণতর হচ্ছে। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ইতোমধ্যেই এশিয়াসহ পৃথিবীর অনেক দেশে এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আন্তঃসরকার প্যানেল (আইসিপিপি) সতর্ক করে জানিয়েছেন, ২০৩৫ সালের মধ্যেই হিমালয়ের সব হিমবাহ গলে যেতে পারে, যা বিশ্ববাসীর জন্য এক ভয়াবহ বার্তা বয়ে আনবে। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউ এমও) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত আট লাখ বছরের মধ্যে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ২০১৬ সালে নির্গত হওয়া কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ সর্বোচ্চ। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশ ষষ্ঠ অবস্থানে আছে। জেমস হ্যানসেনের মতে, গড় তাপমাত্রা দুই ডিগ্রি বেড়ে গেলে আমরা আমাদের সৈকত ও উপকূলীয় শহরগুলো হারাব। তিনি আরও বলেন, গ্রিনল্যান্ড ও অ্যান্টার্কটিকায় যে হারে বরফ গলছে তাতে ২১০০ সাল নাগাদ সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা কয়েক মিটার বেড়ে যেতে পারে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও উপকূলীয় জোয়ারের মাত্রা বৃদ্ধির ফলে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সাড়ে ৩ কোটি মানুষ গৃহহীন হয়ে যেতে পারে। জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবে। আমাদের সুন্দরবন ও হাওর অঞ্চলের জীববৈচিত্র্যে বিপর্যয় দেখা দেবে। অসময়ে হঠাৎ বন্যা, পাহাড়ধস, ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘনঘন দেখা দেবে। বৈশ্বিক আবহাওয়ায় বাংলাদেশের দূষণ নগণ্য। কিন্তু দুষণের তীব্রতা ও ক্ষতি সবচেয়ে বেশি আঘাত হানছে বাংলাদেশে। বৈরী আবহাওয়ার ফলে আমাদের বার্ষিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ১৫ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। তবুও উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] "বৈশ্বিক জলবায়ু ও বাংলাদেশ" নামে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন। [/INST] একবিংশ শতাব্দীর সন্ধিক্ষণে মানবজাতি যখন সভ্যতার চরম শিখরে, ঠিক তখনই পরিবেশ আমাদের ঠেলে দিচ্ছে মহাবিপর্যয়ের দিকে। পরিবেশে দেখা দিয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণায়ন। পরিবেশের এই বিপর্যয়ের জন্য মূলত আমরাই দায়ী। জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান কারণ হলো বায়ুমণ্ডলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি। বায়ুমণ্ডলে ব্যাপক পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড, মিথেন প্রভৃতি গ্যাস জমা হওয়ার ফলে ভূপৃষ্ঠের তাপ বিকিরণ বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং এসব গ্যাস তাপ শোষণ করে। ফলে ভূ-পৃষ্ঠের উপরিভাগ ক্রমাগত উত্তপ্ত হচ্ছে। শিল্পবিপ্লবের পর থেকে এসব গ্রিনহাউজ গ্যাসের পরিমাণ মারাত্মকভাবে বাড়তে থাকার কারণে পৃথিবী দিন দিন উষ্ণ থেকে উষ্ণতর হচ্ছে। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ইতোমধ্যেই এশিয়াসহ পৃথিবীর অনেক দেশে এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আন্তঃসরকার প্যানেল (আইসিপিপি) সতর্ক করে জানিয়েছেন, ২০৩৫ সালের মধ্যেই হিমালয়ের সব হিমবাহ গলে যেতে পারে, যা বিশ্ববাসীর জন্য এক ভয়াবহ বার্তা বয়ে আনবে। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউ এমও) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত আট লাখ বছরের মধ্যে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ২০১৬ সালে নির্গত হওয়া কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ সর্বোচ্চ। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশ ষষ্ঠ অবস্থানে আছে। জেমস হ্যানসেনের মতে, গড় তাপমাত্রা দুই ডিগ্রি বেড়ে গেলে আমরা আমাদের সৈকত ও উপকূলীয় শহরগুলো হারাব। তিনি আরও বলেন, গ্রিনল্যান্ড ও অ্যান্টার্কটিকায় যে হারে বরফ গলছে তাতে ২১০০ সাল নাগাদ সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা কয়েক মিটার বেড়ে যেতে পারে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও উপকূলীয় জোয়ারের মাত্রা বৃদ্ধির ফলে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সাড়ে ৩ কোটি মানুষ গৃহহীন হয়ে যেতে পারে। জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবে। আমাদের সুন্দরবন ও হাওর অঞ্চলের জীববৈচিত্র্যে বিপর্যয় দেখা দেবে। অসময়ে হঠাৎ বন্যা, পাহাড়ধস, ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘনঘন দেখা দেবে। বৈশ্বিক আবহাওয়ায় বাংলাদেশের দূষণ নগণ্য। কিন্তু দুষণের তীব্রতা ও ক্ষতি সবচেয়ে বেশি আঘাত হানছে বাংলাদেশে। বৈরী আবহাওয়ার ফলে আমাদের বার্ষিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ১৫ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। তবুও উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। </s> |
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ
প্যাসেজ: প্যাট্রিককে ঐতিহ্যগতভাবে আইরিশ আইন সংরক্ষণ ও সংকলন করার জন্য এবং খ্রিস্টান অনুশীলনের সাথে দ্বন্দ্বযুক্ত কেবলমাত্র পরিবর্তন করার জন্য কৃতিত্ব দেওয়া হয়। তিনি রোমান বর্ণমালা প্রবর্তন করেছিলেন, যা আইরিশ সন্ন্যাসীদের ব্যাপক মৌখিক সাহিত্যের কিছু অংশ সংরক্ষণ করতে সক্ষম করেছিল। এই দাবিগুলির ঐতিহাসিকতা এখনও বিতর্কের বিষয় এবং প্যাট্রিককে এই অর্জনগুলির সাথে সংযুক্ত করার কোনও সরাসরি প্রমাণ নেই। প্যাট্রিকের পৌরাণিক কাহিনী, যেমনটি পণ্ডিতরা উল্লেখ করেছেন, তার মৃত্যুর পর শতাব্দীতে এটি বিকশিত হয়েছিল। এর পরপরই খ্রিস্টান ধর্মতত্ত্বের মঠগুলিতে ল্যাটিন শিক্ষা এবং খ্রিস্টান ধর্মতত্ত্বের অধ্যয়নে আয়ারল্যান্ডের পণ্ডিতরা চমৎকার ছিলেন। আয়ারল্যান্ড থেকে ইংল্যান্ড এবং মহাদেশীয় ইউরোপে মিশনারিরা শিক্ষার উন্নতির খবর ছড়িয়ে দিয়েছিলেন, এবং অন্যান্য জাতির পণ্ডিতরা আয়ারল্যান্ডের মঠগুলিতে এসেছিলেন। এই মঠগুলোর শ্রেষ্ঠত্ব এবং বিচ্ছিন্নতা মধ্যযুগের প্রথম দিকে ল্যাটিন শেখার সংরক্ষণে সাহায্য করেছিল। দ্বীপপুঞ্জের শিল্পকলা, মূলত আলোকিত পাণ্ডুলিপি, ধাতব শিল্প এবং ভাস্কর্যের ক্ষেত্রে প্রস্ফুটিত হয়েছিল এবং কেলস বুক, আরডাগ ক্যাসি এবং দ্বীপের চারপাশে বহু খোদাই করা পাথরের ক্রসগুলির মতো ধনসম্পদ তৈরি করেছিল। পশ্চিম ইউরোপ জুড়ে রোমানেস্ক এবং গোথিক শৈলীর গঠনে দ্বীপীয় শৈলী একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ছিল। এই সময়ের সাইটগুলির মধ্যে ক্লোচান, রিংফোর্ট এবং প্রমোটরি ফোর্ট অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
প্রশ্ন: প্রথম কোন দেশের কথা বলা হয়েছে? | আয়ারল্যান্ড দেশের কথা বলা হয়েছে | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ুন এবং তারপর অনুচ্ছেদটি হিসাবে একই ভাষায় পরে প্রশ্নের উত্তর দিনঃ
প্যাসেজ: প্যাট্রিককে ঐতিহ্যগতভাবে আইরিশ আইন সংরক্ষণ ও সংকলন করার জন্য এবং খ্রিস্টান অনুশীলনের সাথে দ্বন্দ্বযুক্ত কেবলমাত্র পরিবর্তন করার জন্য কৃতিত্ব দেওয়া হয়। তিনি রোমান বর্ণমালা প্রবর্তন করেছিলেন, যা আইরিশ সন্ন্যাসীদের ব্যাপক মৌখিক সাহিত্যের কিছু অংশ সংরক্ষণ করতে সক্ষম করেছিল। এই দাবিগুলির ঐতিহাসিকতা এখনও বিতর্কের বিষয় এবং প্যাট্রিককে এই অর্জনগুলির সাথে সংযুক্ত করার কোনও সরাসরি প্রমাণ নেই। প্যাট্রিকের পৌরাণিক কাহিনী, যেমনটি পণ্ডিতরা উল্লেখ করেছেন, তার মৃত্যুর পর শতাব্দীতে এটি বিকশিত হয়েছিল। এর পরপরই খ্রিস্টান ধর্মতত্ত্বের মঠগুলিতে ল্যাটিন শিক্ষা এবং খ্রিস্টান ধর্মতত্ত্বের অধ্যয়নে আয়ারল্যান্ডের পণ্ডিতরা চমৎকার ছিলেন। আয়ারল্যান্ড থেকে ইংল্যান্ড এবং মহাদেশীয় ইউরোপে মিশনারিরা শিক্ষার উন্নতির খবর ছড়িয়ে দিয়েছিলেন, এবং অন্যান্য জাতির পণ্ডিতরা আয়ারল্যান্ডের মঠগুলিতে এসেছিলেন। এই মঠগুলোর শ্রেষ্ঠত্ব এবং বিচ্ছিন্নতা মধ্যযুগের প্রথম দিকে ল্যাটিন শেখার সংরক্ষণে সাহায্য করেছিল। দ্বীপপুঞ্জের শিল্পকলা, মূলত আলোকিত পাণ্ডুলিপি, ধাতব শিল্প এবং ভাস্কর্যের ক্ষেত্রে প্রস্ফুটিত হয়েছিল এবং কেলস বুক, আরডাগ ক্যাসি এবং দ্বীপের চারপাশে বহু খোদাই করা পাথরের ক্রসগুলির মতো ধনসম্পদ তৈরি করেছিল। পশ্চিম ইউরোপ জুড়ে রোমানেস্ক এবং গোথিক শৈলীর গঠনে দ্বীপীয় শৈলী একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ছিল। এই সময়ের সাইটগুলির মধ্যে ক্লোচান, রিংফোর্ট এবং প্রমোটরি ফোর্ট অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
প্রশ্ন: প্রথম কোন দেশের কথা বলা হয়েছে? [/INST] আয়ারল্যান্ড দেশের কথা বলা হয়েছে | </s> |
প্রাক-ইসলামি আরবে বাণিজ্যিক কাফেলা হিসেবে উট কেন উল্লেখযোগ্য? | প্রতিকূল মরু অঞ্চলে উট একমাত্র বাহন হওয়ায় প্রাক-ইসলামি আরবে বাণিজ্যিক কাফেলা হিসেবে এ প্রাণীটি উল্লেখযোগ্য ছিল।
উট একটি কষ্টসহিষ্ণু প্রাণী। উট ছাড়া মরুবাসী আরবদের জীবন অকল্পনীয় । আরবে নৌ-চলাচলের উপযোগী কোনো নদ-নদী না থাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রধান বাহন ছিল উট। শীতকালে প্রায় ২৫ দিন ও গরমকালে প্রায় ১৫ দিন আরবের উটগুলো কোনো পানি পান না করে চলতে পারায় রাজ্যবিস্তার, ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রেও উট অগ্রণী ভূমিকা পালন করত। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] প্রাক-ইসলামি আরবে বাণিজ্যিক কাফেলা হিসেবে উট কেন উল্লেখযোগ্য? [/INST] প্রতিকূল মরু অঞ্চলে উট একমাত্র বাহন হওয়ায় প্রাক-ইসলামি আরবে বাণিজ্যিক কাফেলা হিসেবে এ প্রাণীটি উল্লেখযোগ্য ছিল।
উট একটি কষ্টসহিষ্ণু প্রাণী। উট ছাড়া মরুবাসী আরবদের জীবন অকল্পনীয় । আরবে নৌ-চলাচলের উপযোগী কোনো নদ-নদী না থাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রধান বাহন ছিল উট। শীতকালে প্রায় ২৫ দিন ও গরমকালে প্রায় ১৫ দিন আরবের উটগুলো কোনো পানি পান না করে চলতে পারায় রাজ্যবিস্তার, ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রেও উট অগ্রণী ভূমিকা পালন করত। </s> |
সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড কোথায় অবস্থিত? | সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড বা গঙ্গাখাত বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত। এটি সুন্দরবনের দুবলার চর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে প্রায় ১৪ কিলোমিটার চওড়া একটি সমুদ্র উপত্যকা। এর গড় গভীরতা প্রায় ১২০০ মিটার। এখানে প্রচুর পরিমাণে মাছ, ডলফিন, তিমি দেখতে পাওয়া যায়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড কোথায় অবস্থিত? [/INST] সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড বা গঙ্গাখাত বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত। এটি সুন্দরবনের দুবলার চর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে প্রায় ১৪ কিলোমিটার চওড়া একটি সমুদ্র উপত্যকা। এর গড় গভীরতা প্রায় ১২০০ মিটার। এখানে প্রচুর পরিমাণে মাছ, ডলফিন, তিমি দেখতে পাওয়া যায়। </s> |
নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
আল-শায়খ আল-মুফিদ বর্ণনা করেন, ইয়াজিদের উপস্থিতিতে লাল ত্বকের অধিকারী এক ব্যক্তি ইয়াজিদকে বন্দী মহিলাদের একজনকে তার দাসি বানাতে বলেছিল। ইয়াজিদ হুসেনের ঠোঁট ও দাঁতকে তার লাঠি দিয়ে আঘাত করে বলেছিল: ইয়াজিদ হোসাইনের ঠোঁট ও দাঁতে তার লাঠি দ্বারা আঘাত করে বলে: "আমি আমার বংশের যারা বদরে নিহত হয়েছিল এবং যারা খাজরাজ বংশকে ( | উহুদের যুদ্ধে) ছুরির ক্ষতের জন্য কাঁদতে দেখেছিল তাদের কামনা করি, তারা এখানে। এই সময়, যায়নাব বিনতে আলী তাকে ধর্মোপদেশ দিতে শুরু করেন। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত বাক্যাংশটি সম্পূর্ণ করুন :
আল-শায়খ আল-মুফিদ বর্ণনা করেন, ইয়াজিদের উপস্থিতিতে লাল ত্বকের অধিকারী এক ব্যক্তি ইয়াজিদকে বন্দী মহিলাদের একজনকে তার দাসি বানাতে বলেছিল। ইয়াজিদ হুসেনের ঠোঁট ও দাঁতকে তার লাঠি দিয়ে আঘাত করে বলেছিল: ইয়াজিদ হোসাইনের ঠোঁট ও দাঁতে তার লাঠি দ্বারা আঘাত করে বলে: "আমি আমার বংশের যারা বদরে নিহত হয়েছিল এবং যারা খাজরাজ বংশকে ( [/INST] উহুদের যুদ্ধে) ছুরির ক্ষতের জন্য কাঁদতে দেখেছিল তাদের কামনা করি, তারা এখানে। এই সময়, যায়নাব বিনতে আলী তাকে ধর্মোপদেশ দিতে শুরু করেন। </s> |
কোন পাখি রঙিন লেজ ছড়িয়ে বর্ষায় নাচে? | ময়ূর বর্ষাকালে রঙিন লেজ ছড়িয়ে নাচে। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] কোন পাখি রঙিন লেজ ছড়িয়ে বর্ষায় নাচে? [/INST] ময়ূর বর্ষাকালে রঙিন লেজ ছড়িয়ে নাচে। </s> |
নিচের বাগধারাটির অর্থ কী
উলু বনে মুক্ত ছড়ানো | এমন একটি জায়গায় বা পরিস্থিতিতে উপস্থিত হওয়া যেখানে প্রকৃত মূল্য উপলব্ধি করা হছেনা | Bengali | ben | original-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিচের বাগধারাটির অর্থ কী
উলু বনে মুক্ত ছড়ানো [/INST] এমন একটি জায়গায় বা পরিস্থিতিতে উপস্থিত হওয়া যেখানে প্রকৃত মূল্য উপলব্ধি করা হছেনা </s> |
নিচে উল্লিখিত অনুচ্ছেদে কী উৎসব পালিত হচ্ছে?
কাশ ফুলে শোভা পায় দেশের প্রান্তর। শরতের বাতাস গাছ থেকে ঝরে পড়া মরা পাতাগুলোকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। পুরোহিতদের মন্ত্রপাঠের সাথে ঢাকের আওয়াজ প্রতিধ্বনিত হলো। বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব চলছিল পুরোদমে। | উল্লেখিত অনুচ্ছেদে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে। দূর্গাপূজা হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। এটি শরৎকালে অনুষ্ঠিত হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিচে উল্লিখিত অনুচ্ছেদে কী উৎসব পালিত হচ্ছে?
কাশ ফুলে শোভা পায় দেশের প্রান্তর। শরতের বাতাস গাছ থেকে ঝরে পড়া মরা পাতাগুলোকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। পুরোহিতদের মন্ত্রপাঠের সাথে ঢাকের আওয়াজ প্রতিধ্বনিত হলো। বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব চলছিল পুরোদমে। [/INST] উল্লেখিত অনুচ্ছেদে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে। দূর্গাপূজা হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। এটি শরৎকালে অনুষ্ঠিত হয়। </s> |
নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন :
লাল ম্যাপেলের বৈজ্ঞানিক নাম কী ? | লাল ম্যাপেল (বৈজ্ঞানিক নামঃ acer rubrum), যা কিনা নরম ম্যাপেল নামেও পরিচিত, পূর্ব ও কেন্দ্রীয় উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে বেশি পরিচিত পর্ণমোচী গাছের মধ্যে অন্যতম। ইউ এস ফরেস্ট সারভিস 'রেড ম্যাপল' গাছ কে পূরব-উত্তর আমেরিকার সবথেকে পরিচিত এবং স্থানীয় উৎসের গাছ হিসাবে মান্যতা দেয় [3]। 'রেড ম্যাপল' গাছের বিস্তার দক্ষিণপূর্বে অন্টারিও এবং মিনেসোটার সীমানায় 'লেক অফ দ্য উডস' এর কাছে মনিটোবা থেকে পূর্ব দিকে নিউফাউন্ডল্যান্ড, দক্ষিণে ফ্লোরিডা, এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে পূর্ব টেক্সাস অবধি। যদিও অত্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলে গাছটি দেখতে পাওয়া যায়, গাছের অনেক বৈশিষ্ট্যই, বিশেষত পাতার রূপ একেক ভৌগোলিক অবস্থানে এক এক রকমের হয়। একটি পূর্ণবয়স্ক গাছের উচ্চতা প্রায়শই প্রায় ১৫ মিটার (৫০ ফুট)-এর কাছাকাছি হয়। এই গাছের ফুল, পাতার ডাঁটি, কুঁড়ি এবং বীজ সবই বিভিন্ন ধরণের লাল রঙের হয় যা শরত্কালে(fall) তার উজ্জ্বল গভীর লাল রঙের জন্য পরিচিত হয়।
রেড ম্যাপলের অভিযোজন ক্ষমতা অনেক বেশি, সম্ভবত পূর্ব উত্তর আমেরিকার যে কোন ভূমিপুত্র গাছেদের থেকেই অনেক বেশি অভিযোজ্য এই গাছ। জলাভূমিতেও জন্ম নেয় এই গাছ, আবার শুকনো মাটিতেও দেখা মেলে এর। সমুদ্রপৃষ্ঠের সমোচ্চ ভূমিতেও জন্মায় আবার সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯০০ মিটার (৩০০০ ফুট ) উঁচুতেও জন্মায়। আকর্ষণীয় শারদীয় রং এবং মনোরম আকারের কারণে প্রায়ই দিগন্তরেখা সাজানোর কাজে ব্যবহৃত হয়। উপাদেয় ম্যাপল সিরাপ উতপাদনের জন্যে ব্যবহৃত হয় এই গাছ এবং ম্যাপল গাছ থেকে প্রাপ্ত মাঝারি থেকে উচ্চ মানের কাঠ অন্যান্য বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করা হয়। রোড আইল্যান্ড রাজ্যের জাতীয় গাছ এটি। উচ্চ অভিযোজন ক্ষমতার প্রভাবে ধীরে ধীরে রেড ম্যাপল পূর্ব আমেরিকার বনভূমিতে ওক, পাইন, হিকরিস ইত্যাদি গাছগুলিকে প্রতিস্থাপন করছে রেড ম্যাপল[4]। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে একটি নিবন্ধ লিখুন :
লাল ম্যাপেলের বৈজ্ঞানিক নাম কী ? [/INST] লাল ম্যাপেল (বৈজ্ঞানিক নামঃ acer rubrum), যা কিনা নরম ম্যাপেল নামেও পরিচিত, পূর্ব ও কেন্দ্রীয় উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে বেশি পরিচিত পর্ণমোচী গাছের মধ্যে অন্যতম। ইউ এস ফরেস্ট সারভিস 'রেড ম্যাপল' গাছ কে পূরব-উত্তর আমেরিকার সবথেকে পরিচিত এবং স্থানীয় উৎসের গাছ হিসাবে মান্যতা দেয় [3]। 'রেড ম্যাপল' গাছের বিস্তার দক্ষিণপূর্বে অন্টারিও এবং মিনেসোটার সীমানায় 'লেক অফ দ্য উডস' এর কাছে মনিটোবা থেকে পূর্ব দিকে নিউফাউন্ডল্যান্ড, দক্ষিণে ফ্লোরিডা, এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে পূর্ব টেক্সাস অবধি। যদিও অত্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলে গাছটি দেখতে পাওয়া যায়, গাছের অনেক বৈশিষ্ট্যই, বিশেষত পাতার রূপ একেক ভৌগোলিক অবস্থানে এক এক রকমের হয়। একটি পূর্ণবয়স্ক গাছের উচ্চতা প্রায়শই প্রায় ১৫ মিটার (৫০ ফুট)-এর কাছাকাছি হয়। এই গাছের ফুল, পাতার ডাঁটি, কুঁড়ি এবং বীজ সবই বিভিন্ন ধরণের লাল রঙের হয় যা শরত্কালে(fall) তার উজ্জ্বল গভীর লাল রঙের জন্য পরিচিত হয়।
রেড ম্যাপলের অভিযোজন ক্ষমতা অনেক বেশি, সম্ভবত পূর্ব উত্তর আমেরিকার যে কোন ভূমিপুত্র গাছেদের থেকেই অনেক বেশি অভিযোজ্য এই গাছ। জলাভূমিতেও জন্ম নেয় এই গাছ, আবার শুকনো মাটিতেও দেখা মেলে এর। সমুদ্রপৃষ্ঠের সমোচ্চ ভূমিতেও জন্মায় আবার সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯০০ মিটার (৩০০০ ফুট ) উঁচুতেও জন্মায়। আকর্ষণীয় শারদীয় রং এবং মনোরম আকারের কারণে প্রায়ই দিগন্তরেখা সাজানোর কাজে ব্যবহৃত হয়। উপাদেয় ম্যাপল সিরাপ উতপাদনের জন্যে ব্যবহৃত হয় এই গাছ এবং ম্যাপল গাছ থেকে প্রাপ্ত মাঝারি থেকে উচ্চ মানের কাঠ অন্যান্য বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করা হয়। রোড আইল্যান্ড রাজ্যের জাতীয় গাছ এটি। উচ্চ অভিযোজন ক্ষমতার প্রভাবে ধীরে ধীরে রেড ম্যাপল পূর্ব আমেরিকার বনভূমিতে ওক, পাইন, হিকরিস ইত্যাদি গাছগুলিকে প্রতিস্থাপন করছে রেড ম্যাপল[4]। </s> |
জিমের পদ্ধতি | ব্যবহার করে আলোক বিচ্ছুরণ থেকে সরাসরি পরম আণবিক ভর নির্ধারণ করা সম্ভব। আধুনিক স্থিতিশীল আলোক বিক্ষেপণ পদ্ধতি ব্যবহার করে অথবা বহু-কোণ আলোক বিক্ষেপণ শনাক্তকরণ পদ্ধতির মাধ্যমে এর মান নির্ধারণ করা যায়। এই পদ্ধতিতে নির্ধারিত আণবিক ভরের ক্রমাঙ্কনের কোনো প্রয়োজন হয় না বলে এই আণবিক ভরের মানকে "পরম" হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। শুধুমাত্র বাহ্যিক পরিমাপের প্রয়োজনে প্রতিসরাঙ্ক বৃদ্ধি সূচক ব্যবহার করা হয়, যা ঘনত্বের সাথে প্রতিসরাঙ্কের পরিবর্তনকে নির্দেশ করে থাকে। | Bengali | ben | original-annotations | 88db84a0b11cb6ec28a6985134812f533c6c4b61df21810d92ae43bce6adf22a | <s>[INST] জিমের পদ্ধতি [/INST] ব্যবহার করে আলোক বিচ্ছুরণ থেকে সরাসরি পরম আণবিক ভর নির্ধারণ করা সম্ভব। আধুনিক স্থিতিশীল আলোক বিক্ষেপণ পদ্ধতি ব্যবহার করে অথবা বহু-কোণ আলোক বিক্ষেপণ শনাক্তকরণ পদ্ধতির মাধ্যমে এর মান নির্ধারণ করা যায়। এই পদ্ধতিতে নির্ধারিত আণবিক ভরের ক্রমাঙ্কনের কোনো প্রয়োজন হয় না বলে এই আণবিক ভরের মানকে "পরম" হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। শুধুমাত্র বাহ্যিক পরিমাপের প্রয়োজনে প্রতিসরাঙ্ক বৃদ্ধি সূচক ব্যবহার করা হয়, যা ঘনত্বের সাথে প্রতিসরাঙ্কের পরিবর্তনকে নির্দেশ করে থাকে। </s> |
অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন |
শিরোনাম :
হাজার হাজার ইউরো ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন গ্রিসে গুলিবিদ্ধ সেই বাংলাদেশিরা
সারাংশ :
গ্রিসে একটি স্ট্রবেরি খামারে বকেয়া বেতন চাইতে গিয়ে বাংলাদেশি যে শ্রমিকেরা গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন, তারা এবার ক্ষতিপূরণ পেতে যাচ্ছেন | | ২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে গ্রিসের একটি স্ট্রবেরি খামারে গুলিবিদ্ধ হন বাংলাদেশি ২০ জনেরও বেশি শ্রমিক।
ইউরোপিয়ান কোর্ট অব হিউম্যান রাইটসের মামলায় জয়ী হয়েছেন ওই বাংলাদেশি শ্রমিকেরা।
বাংলাদেশি ৪২ জন শ্রমিকের পক্ষে রায় দিয়ে প্রত্যেককে ১২ হাজার ইউরো থেকে ১৪ হাজার ইউরো পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ দেয়ার জন্য গ্রিক সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
আদালত এক রায়ে বলেছে, মানবপাচারের মতো ঘটনা মোকাবেলায় এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি অধিকারও সুরক্ষায় কর্তৃপক্ষ ব্যর্থ হয়েছে।
২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে গ্রিসের পেলোপন্নেসি | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত শিরোনাম এবং সারাংশের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ লিখুন |
শিরোনাম :
হাজার হাজার ইউরো ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন গ্রিসে গুলিবিদ্ধ সেই বাংলাদেশিরা
সারাংশ :
গ্রিসে একটি স্ট্রবেরি খামারে বকেয়া বেতন চাইতে গিয়ে বাংলাদেশি যে শ্রমিকেরা গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন, তারা এবার ক্ষতিপূরণ পেতে যাচ্ছেন | [/INST] ২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে গ্রিসের একটি স্ট্রবেরি খামারে গুলিবিদ্ধ হন বাংলাদেশি ২০ জনেরও বেশি শ্রমিক।
ইউরোপিয়ান কোর্ট অব হিউম্যান রাইটসের মামলায় জয়ী হয়েছেন ওই বাংলাদেশি শ্রমিকেরা।
বাংলাদেশি ৪২ জন শ্রমিকের পক্ষে রায় দিয়ে প্রত্যেককে ১২ হাজার ইউরো থেকে ১৪ হাজার ইউরো পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ দেয়ার জন্য গ্রিক সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
আদালত এক রায়ে বলেছে, মানবপাচারের মতো ঘটনা মোকাবেলায় এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি অধিকারও সুরক্ষায় কর্তৃপক্ষ ব্যর্থ হয়েছে।
২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে গ্রিসের পেলোপন্নেসি </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম তৈরি করুন |
চীনের পিপলস আর্মি এখন এক অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র সজ্জিত বাহিনী
চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং গত ১৩ই অক্টোবর দক্ষিণ গুয়াংডং প্রদেশে পিপলস লিবারেশন আর্মির (পিএলএ) একটি ঘাঁটি পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি তাঁর বক্তৃতায় মেরিন সেনাদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিতে বলেন।
এরপর অনেক সংবাদপত্রের শিরোনামে এরকম একটা ইঙ্গিত ছিল যে তাইওয়ানের বিরুদ্ধে চীনের অভিযান অত্যাসন্ন।
কিন্তু এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, এরকম কিছু সহসা ঘটছে না। তবে চীন বিশেষজ্ঞরা কেন তাইওয়ানের ভবিষ্যৎ নিয়ে এত জরুরি আলোচনায় মেতেছেন তার কিছু কারণ আছে।
তাইওয়ান নিয়ে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের এই মুখোমুখি অবস্থান অনেক দীর্ঘদিনের। চীন দাবি করে, ২ কোটি ৩০ লাখ জনসংখ্যার এই দেশটি তাদের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
তবে ওয়াশিংটন মনে করে, চীন আর তাইওয়ানের যে দীর্ঘ বিচ্ছেদ, সেটির মীমাংসা হতে হবে শান্তিপূর্ণভাবে।
তাইওয়ান নিয়ে চীন আর যুক্তরাষ্ট্রের এই অচলাবস্থা চলছে দশকের পর দশক ধরে। কিন্তু মনে হচ্ছে এই অচলাবস্থা যেন এখন ভঙ্গ হতে চলেছে।
শি জিনপিং এর উত্তরাধিকার
তাইওয়ান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের দ্বন্দ্ব চলছে দশকের পর দশক ধরে
তাইওয়ান প্রশ্নে এতদিনের এই স্থিতাবস্থা কেন আর টিকবে না বলে মনে হচ্ছে, তার কিছু কারণ আছে।
এর প্রথম কারণটাই হচ্ছেন শি জিনপিং।
"শি জিনপিং তাইওয়ানকে ফেরত চান," বলছেন লন্ডনের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল এন্ড আফ্রিকান স্টাডিজের চায়না ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক স্টিভ সাং।
"আর শি জিনপিং তাইওয়ানকে ফিরে পাওয়ার এই কাজটা শেষ করতে চান, চীনের পরবর্তী নেতা যিনিই হবেন, তার কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের আগে।"
ওরিয়ানা স্কাইলার মাস্ট্রো হচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চীন বিষয়ক এক সামরিক বিশ্লেষক। তিনি বলছেন, শি জিনপিং যখন ২০১৮ সালে প্রেসিডেন্টের মেয়াদকালের সময়সীমা তুলে দিয়ে কার্যত নিজেকে আজীবনের জন্য প্রেসিডেন্ট বানালেন, তখনই তার মনে এরকম একটা আশংকা তৈরি হয়।
"হঠাৎ করেই তাইওয়ান সম্পর্কে তিনি যেটাই বলছিলেন, তার একটা সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থ দাঁড়াচ্ছিল। তিনি কখন এই সমস্যার সমাধান চান সেটা কিন্তু এখন নেতা হিসেবে তার বৈধতা এবং তার মেয়াদের বৈধতার প্রশ্নের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে।" | চীন-মার্কিন দ্বন্দ্ব: তাইওয়ান ইস্যু পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্টের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদের জন্য একটি শিরোনাম তৈরি করুন |
চীনের পিপলস আর্মি এখন এক অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র সজ্জিত বাহিনী
চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং গত ১৩ই অক্টোবর দক্ষিণ গুয়াংডং প্রদেশে পিপলস লিবারেশন আর্মির (পিএলএ) একটি ঘাঁটি পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি তাঁর বক্তৃতায় মেরিন সেনাদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিতে বলেন।
এরপর অনেক সংবাদপত্রের শিরোনামে এরকম একটা ইঙ্গিত ছিল যে তাইওয়ানের বিরুদ্ধে চীনের অভিযান অত্যাসন্ন।
কিন্তু এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, এরকম কিছু সহসা ঘটছে না। তবে চীন বিশেষজ্ঞরা কেন তাইওয়ানের ভবিষ্যৎ নিয়ে এত জরুরি আলোচনায় মেতেছেন তার কিছু কারণ আছে।
তাইওয়ান নিয়ে চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের এই মুখোমুখি অবস্থান অনেক দীর্ঘদিনের। চীন দাবি করে, ২ কোটি ৩০ লাখ জনসংখ্যার এই দেশটি তাদের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
তবে ওয়াশিংটন মনে করে, চীন আর তাইওয়ানের যে দীর্ঘ বিচ্ছেদ, সেটির মীমাংসা হতে হবে শান্তিপূর্ণভাবে।
তাইওয়ান নিয়ে চীন আর যুক্তরাষ্ট্রের এই অচলাবস্থা চলছে দশকের পর দশক ধরে। কিন্তু মনে হচ্ছে এই অচলাবস্থা যেন এখন ভঙ্গ হতে চলেছে।
শি জিনপিং এর উত্তরাধিকার
তাইওয়ান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের দ্বন্দ্ব চলছে দশকের পর দশক ধরে
তাইওয়ান প্রশ্নে এতদিনের এই স্থিতাবস্থা কেন আর টিকবে না বলে মনে হচ্ছে, তার কিছু কারণ আছে।
এর প্রথম কারণটাই হচ্ছেন শি জিনপিং।
"শি জিনপিং তাইওয়ানকে ফেরত চান," বলছেন লন্ডনের স্কুল অব ওরিয়েন্টাল এন্ড আফ্রিকান স্টাডিজের চায়না ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক স্টিভ সাং।
"আর শি জিনপিং তাইওয়ানকে ফিরে পাওয়ার এই কাজটা শেষ করতে চান, চীনের পরবর্তী নেতা যিনিই হবেন, তার কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের আগে।"
ওরিয়ানা স্কাইলার মাস্ট্রো হচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চীন বিষয়ক এক সামরিক বিশ্লেষক। তিনি বলছেন, শি জিনপিং যখন ২০১৮ সালে প্রেসিডেন্টের মেয়াদকালের সময়সীমা তুলে দিয়ে কার্যত নিজেকে আজীবনের জন্য প্রেসিডেন্ট বানালেন, তখনই তার মনে এরকম একটা আশংকা তৈরি হয়।
"হঠাৎ করেই তাইওয়ান সম্পর্কে তিনি যেটাই বলছিলেন, তার একটা সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থ দাঁড়াচ্ছিল। তিনি কখন এই সমস্যার সমাধান চান সেটা কিন্তু এখন নেতা হিসেবে তার বৈধতা এবং তার মেয়াদের বৈধতার প্রশ্নের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে।" [/INST] চীন-মার্কিন দ্বন্দ্ব: তাইওয়ান ইস্যু পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্টের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ? </s> |
সারাংশ বলো: জাতি শুধু বাইরের ঐশ্বর্য-সম্ভার, দালান-কোঠার সংখ্যাবৃদ্ধি কিংবা সামরিক শক্তির অপরাজেয়তায় বড় হয় না, বড় হয় অন্তরের শক্তিতে, নৈতিক চেতনায় আর জীবনপন করে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর ক্ষমতায়। জীবনের মূল্যবোধ ছাড়া জাতীয় সত্তার ভিত কখনও শক্ত আর দৃঢ়মূল হতে পারে না। মূল্যবোধ জীবনাশ্রয়ী হয়ে জাতির সর্বাঙ্গে ছড়িয়ে পড়লেই তবে জাতি অর্জন করে মহত্ত্ব আর মহৎ কর্মের যোগ্যতা। | বাহ্যিক ঐশ্বর্য এবং ক্ষমতার বলে কোনো জাতি বড় হয়ে ওঠে না। অন্তরের শক্তি, নৈতিকতা, অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর ক্ষমতা এবং মূল্যবোধ অর্জনই একটি জাতিকে বড় করে তোলে। আর এভাবেই সে জাতি অর্জন করে মহত্ত্ব এবং মহৎ কর্মের যোগ্যতা। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] সারাংশ বলো: জাতি শুধু বাইরের ঐশ্বর্য-সম্ভার, দালান-কোঠার সংখ্যাবৃদ্ধি কিংবা সামরিক শক্তির অপরাজেয়তায় বড় হয় না, বড় হয় অন্তরের শক্তিতে, নৈতিক চেতনায় আর জীবনপন করে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর ক্ষমতায়। জীবনের মূল্যবোধ ছাড়া জাতীয় সত্তার ভিত কখনও শক্ত আর দৃঢ়মূল হতে পারে না। মূল্যবোধ জীবনাশ্রয়ী হয়ে জাতির সর্বাঙ্গে ছড়িয়ে পড়লেই তবে জাতি অর্জন করে মহত্ত্ব আর মহৎ কর্মের যোগ্যতা। [/INST] বাহ্যিক ঐশ্বর্য এবং ক্ষমতার বলে কোনো জাতি বড় হয়ে ওঠে না। অন্তরের শক্তি, নৈতিকতা, অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর ক্ষমতা এবং মূল্যবোধ অর্জনই একটি জাতিকে বড় করে তোলে। আর এভাবেই সে জাতি অর্জন করে মহত্ত্ব এবং মহৎ কর্মের যোগ্যতা। </s> |
সাইটোকাইনেসিস কী? | কোষ বিভাজনের টেলোফেজ পর্যায়ের শেষের দিকে সাইটোকাইনেসিস আরম্ভ হয়। বিভাজনরত কোষের সাইটোপ্লাজম দুই ভাগে বিভক্ত হওয়াই সাইটোকাইনেসিস।
উদ্ভিদ কোষে সাইটোকাইনেসিস ঘটে কোষপ্লেট ও কোষ প্রাচীর সৃষ্টির মাধ্যমে। উদ্ভিদ কোষে স্পিন্ডল যন্ত্রের বিষুবীয় অঞ্চল ক্রমশ প্রশস্ত হয়ে কোষ প্রাচীরকে স্পর্শ করে। সূত্রগুলো অদৃশ্য হয়ে যায়। এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম থেকে আসা ফ্র্যাগমোপ্লাস্ট এবং ক্ষুদ্র ভেসিকল মিলিত হয়ে কোষপ্লেট তৈরি করে। বিষুবীয় অঞ্চলেই লাইসোসোমের ন্যায় ফ্র্যাগমোসোম জমা হয় এবং পরে এরা মিলিত হয়ে প্লাজমালেমা নামক ঝিল্লির সৃষ্টি করে। এরা কোষপ্লেট সৃষ্টিতে সাহায্য করে। কোষপ্লেটের উপর হেমিসেলুলোজ ও অন্যান্য দ্রব্য জমা হয়ে কোষ প্রাচীর গঠন করে। কোষ প্রাচীর গঠনের ফলে মাতৃকোষটি পরবর্তীতে দুই ভাগে ভাগ হয়ে দুটি অপত্য কোষের জন্ম হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] সাইটোকাইনেসিস কী? [/INST] কোষ বিভাজনের টেলোফেজ পর্যায়ের শেষের দিকে সাইটোকাইনেসিস আরম্ভ হয়। বিভাজনরত কোষের সাইটোপ্লাজম দুই ভাগে বিভক্ত হওয়াই সাইটোকাইনেসিস।
উদ্ভিদ কোষে সাইটোকাইনেসিস ঘটে কোষপ্লেট ও কোষ প্রাচীর সৃষ্টির মাধ্যমে। উদ্ভিদ কোষে স্পিন্ডল যন্ত্রের বিষুবীয় অঞ্চল ক্রমশ প্রশস্ত হয়ে কোষ প্রাচীরকে স্পর্শ করে। সূত্রগুলো অদৃশ্য হয়ে যায়। এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম থেকে আসা ফ্র্যাগমোপ্লাস্ট এবং ক্ষুদ্র ভেসিকল মিলিত হয়ে কোষপ্লেট তৈরি করে। বিষুবীয় অঞ্চলেই লাইসোসোমের ন্যায় ফ্র্যাগমোসোম জমা হয় এবং পরে এরা মিলিত হয়ে প্লাজমালেমা নামক ঝিল্লির সৃষ্টি করে। এরা কোষপ্লেট সৃষ্টিতে সাহায্য করে। কোষপ্লেটের উপর হেমিসেলুলোজ ও অন্যান্য দ্রব্য জমা হয়ে কোষ প্রাচীর গঠন করে। কোষ প্রাচীর গঠনের ফলে মাতৃকোষটি পরবর্তীতে দুই ভাগে ভাগ হয়ে দুটি অপত্য কোষের জন্ম হয়। </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন:
১৯৪৬ সালে তিনি ফেনীর পরশুরাম থেকে বঙ্গীয় আইন সভার সদস্য হন। ১৯৪৭ সালের | নোয়াখালী দাঙ্গার সময় মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর নোয়াখালী সফরে তিনি তার সফরসঙ্গী ছিলেন। স্বাধীনতা লাভের পর, তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের পক্ষে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৫২ সালের সাধারণ নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৫৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে পুনরায় মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন এবং ১৯৬২ সালের সাধারণ নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার আগে পর্যন্ত এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।
তার মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময়, তিনি পশ্চিমবঙ্গের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি জলবিদ্যুৎ উৎপাদন, কৃষি উন্নয়ন এবং শিল্পায়নকে উৎসাহিত করেছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নেও মনোনিবেশ করেছিলেন।
তিনি একজন প্রতিভাবান রাজনীতিবিদ এবং প্রশাসক ছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তার সময়কালে রাজ্যের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। | Bengali | ben | re-annotations | 5f3397f86a04bd591aaa77ca39eb85f0ac496637fe5770a290252b66359205ad | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ করুন:
১৯৪৬ সালে তিনি ফেনীর পরশুরাম থেকে বঙ্গীয় আইন সভার সদস্য হন। ১৯৪৭ সালের [/INST] নোয়াখালী দাঙ্গার সময় মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর নোয়াখালী সফরে তিনি তার সফরসঙ্গী ছিলেন। স্বাধীনতা লাভের পর, তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের পক্ষে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৫২ সালের সাধারণ নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৫৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে পুনরায় মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন এবং ১৯৬২ সালের সাধারণ নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার আগে পর্যন্ত এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।
তার মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময়, তিনি পশ্চিমবঙ্গের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি জলবিদ্যুৎ উৎপাদন, কৃষি উন্নয়ন এবং শিল্পায়নকে উৎসাহিত করেছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নেও মনোনিবেশ করেছিলেন।
তিনি একজন প্রতিভাবান রাজনীতিবিদ এবং প্রশাসক ছিলেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তার সময়কালে রাজ্যের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। </s> |
Write a continuation for this paragraph - জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজোলিউশন ৬৬০, যা ১৯৯০ সালের ২রা আগস্ট গৃহীত হয়, ইরাক দ্বারা কুয়েত আক্রমণের | উল্লেখ করার পর কাউন্সিল এই আগ্রাসনের নিন্দা জানায়, এবং ১৯৯০ সালের ১লা আগস্ট ইরাককে অবিলম্বে এবং নিঃশর্তভাবে ভুমি প্রত্যাহারের দাবি জানায়। | Bengali | ben | re-annotations | a6df812ec23ed62e1682359609f457ac0956903e4398c3e0bc3d949f2b536a9f | <s>[INST] Write a continuation for this paragraph - জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজোলিউশন ৬৬০, যা ১৯৯০ সালের ২রা আগস্ট গৃহীত হয়, ইরাক দ্বারা কুয়েত আক্রমণের [/INST] উল্লেখ করার পর কাউন্সিল এই আগ্রাসনের নিন্দা জানায়, এবং ১৯৯০ সালের ১লা আগস্ট ইরাককে অবিলম্বে এবং নিঃশর্তভাবে ভুমি প্রত্যাহারের দাবি জানায়। </s> |
বাংলাদেশকে ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর। | ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশ ভূমিকম্পের ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় বাংলাদেশকে ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল বলা হয়।
ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশ ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানার কাছে অবস্থিত। ভূ-তাত্ত্বিকদের মতে, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ও এর পার্শ্ববর্তী বিশেষ করে উত্তর ও পূর্বদিকে ভূমিকম্প হওয়ার মতো যথেষ্ট ফল্ট বা চ্যুতি বিরাজ করছে। তাছাড়া ভূমিরূপ ও ভূ-অভ্যন্তরীণ অবকাঠামোগত কারণে বাংলাদেশে ভূ-আলোড়নজনিত শক্তি কার্যকর এবং এর ফলে এখানে ভূমিকম্প হয়। এ কারণে বাংলাদেশকে ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল বলা হয়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] বাংলাদেশকে ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর। [/INST] ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশ ভূমিকম্পের ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় বাংলাদেশকে ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল বলা হয়।
ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশ ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানার কাছে অবস্থিত। ভূ-তাত্ত্বিকদের মতে, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ও এর পার্শ্ববর্তী বিশেষ করে উত্তর ও পূর্বদিকে ভূমিকম্প হওয়ার মতো যথেষ্ট ফল্ট বা চ্যুতি বিরাজ করছে। তাছাড়া ভূমিরূপ ও ভূ-অভ্যন্তরীণ অবকাঠামোগত কারণে বাংলাদেশে ভূ-আলোড়নজনিত শক্তি কার্যকর এবং এর ফলে এখানে ভূমিকম্প হয়। এ কারণে বাংলাদেশকে ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল বলা হয়। </s> |
নিন্মলিখিত পাঠ্যের সারাংশ লেখ:
জীবনের একটি প্রধান লক্ষণ হাসি ও আনন্দ। যার প্রত্যেক কাজে আনন্দ-স্ফুর্তি তার চেয়ে সুখী আর কেউ নয়। জীবনে যে পুরোপুরি আনন্দ ভোগ করতে জানে, আমি তাকে বরণ করি। স্থূল দৈনন্দিন কাজের ভেতর সে এমন একটা কিছুর সন্ধান পেয়েছে যা তার নিজের জীবনকে সুন্দর শোভন করেছে এবং পারিপার্শ্বিক দশ জনের জীবনকে উপভোগ্য করে তুলেছে। এই যে এমন একটা জীবনের সন্ধান যার ফলে সংসারকে মরুভূমি বোধ না হয়ে ফুলবাগান বলে মনে হয়, সে সন্ধান সকলের মেলে না। যার মেলে সে পরম ভাগ্যবান। এরূপ লোকের সংখ্যা যেখানে বেশি সেখান থেকে কলুষ বর্বরতা আপনি দূরে পালায়। সেখানে প্রেম, পবিত্রতা সর্বদা বিরাজ করে। | হাসি-আনন্দ মানবজীবনের এমন একটি সম্পদ যার মাধ্যমে জীবন সুন্দর হয়ে ওঠে। এই হাসি ও আনন্দকে যে তার জীবনের সর্বক্ষেত্রে খুঁজে পেয়েছে তার মাধ্যমে কেবল তার নিজের জীবনই সুন্দর হয়নি চারপাশের মানুষের জীবনও হয়ে উঠেছে উপভোগ্য। এই সুখী মানুষের স্পর্শেই সমাজের কালিমা দূর হয়, সমাজ হয়ে ওঠে পবিত্র ও প্রেমময়। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] নিন্মলিখিত পাঠ্যের সারাংশ লেখ:
জীবনের একটি প্রধান লক্ষণ হাসি ও আনন্দ। যার প্রত্যেক কাজে আনন্দ-স্ফুর্তি তার চেয়ে সুখী আর কেউ নয়। জীবনে যে পুরোপুরি আনন্দ ভোগ করতে জানে, আমি তাকে বরণ করি। স্থূল দৈনন্দিন কাজের ভেতর সে এমন একটা কিছুর সন্ধান পেয়েছে যা তার নিজের জীবনকে সুন্দর শোভন করেছে এবং পারিপার্শ্বিক দশ জনের জীবনকে উপভোগ্য করে তুলেছে। এই যে এমন একটা জীবনের সন্ধান যার ফলে সংসারকে মরুভূমি বোধ না হয়ে ফুলবাগান বলে মনে হয়, সে সন্ধান সকলের মেলে না। যার মেলে সে পরম ভাগ্যবান। এরূপ লোকের সংখ্যা যেখানে বেশি সেখান থেকে কলুষ বর্বরতা আপনি দূরে পালায়। সেখানে প্রেম, পবিত্রতা সর্বদা বিরাজ করে। [/INST] হাসি-আনন্দ মানবজীবনের এমন একটি সম্পদ যার মাধ্যমে জীবন সুন্দর হয়ে ওঠে। এই হাসি ও আনন্দকে যে তার জীবনের সর্বক্ষেত্রে খুঁজে পেয়েছে তার মাধ্যমে কেবল তার নিজের জীবনই সুন্দর হয়নি চারপাশের মানুষের জীবনও হয়ে উঠেছে উপভোগ্য। এই সুখী মানুষের স্পর্শেই সমাজের কালিমা দূর হয়, সমাজ হয়ে ওঠে পবিত্র ও প্রেমময়। </s> |
নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
যখন একটি জৈবিক কোষ হাইপোটোনিক পরিবেশে থাকে, তখন | কোষের ভেতরে জল জমে, কোষের ঝিল্লি পেরিয়ে জল কোষে প্রবাহিত হয়, যার ফলে এটি প্রসারিত হয়। | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত জন্য একটি ধারাবাহিকতা লিখুন:
যখন একটি জৈবিক কোষ হাইপোটোনিক পরিবেশে থাকে, তখন [/INST] কোষের ভেতরে জল জমে, কোষের ঝিল্লি পেরিয়ে জল কোষে প্রবাহিত হয়, যার ফলে এটি প্রসারিত হয়। </s> |
কিউনিফর্ম কী? | সুমেরীয়দের উদ্ভাবিত লিখন পদ্ধতি ইতিহাসে কীলকাকার বা কিউনিফর্ম নামে পরিচিত। প্রথম দিকে সুমেরীয় লিপি ছিল মিসরীয়দের মতো চিত্রলিপিভিত্তিক। পরবর্তীকালে নিজেদের লেখাকে গতিশীল করতে তারা নতুন লিখন পদ্ধতির উদ্ভাবন করে যা কিউনিফর্ম বা কীলকাকার নামে পরিচিত। সুমেরীয়রা কাদামাটির প্লেটে খাগের কলম দিয়ে কৌণিক কিছু রেখা ফুটিয়ে তুলত। খাঁজকাটা চিহ্নগুলো দেখতে অনেকটা তীরের মতো। কিউনিফর্মকে বলা হয় অক্ষরভিত্তিক চিত্রলিপি। এ লিপি বামদিক থেকে ডানদিকে লেখা হতো। সুমেরের বিখ্যাত শহর নিপ্পুরে সুমেরীয় এ কীলকাকার চিত্রলিপির প্রায় চার হাজার মাটির চাকতি পাওয়া গেছে। | Bengali | ben | original-annotations | 98f0ae710378a0b5fe50df07cffcbde326a4d98f4f490c424be43b7f68f78f2d | <s>[INST] কিউনিফর্ম কী? [/INST] সুমেরীয়দের উদ্ভাবিত লিখন পদ্ধতি ইতিহাসে কীলকাকার বা কিউনিফর্ম নামে পরিচিত। প্রথম দিকে সুমেরীয় লিপি ছিল মিসরীয়দের মতো চিত্রলিপিভিত্তিক। পরবর্তীকালে নিজেদের লেখাকে গতিশীল করতে তারা নতুন লিখন পদ্ধতির উদ্ভাবন করে যা কিউনিফর্ম বা কীলকাকার নামে পরিচিত। সুমেরীয়রা কাদামাটির প্লেটে খাগের কলম দিয়ে কৌণিক কিছু রেখা ফুটিয়ে তুলত। খাঁজকাটা চিহ্নগুলো দেখতে অনেকটা তীরের মতো। কিউনিফর্মকে বলা হয় অক্ষরভিত্তিক চিত্রলিপি। এ লিপি বামদিক থেকে ডানদিকে লেখা হতো। সুমেরের বিখ্যাত শহর নিপ্পুরে সুমেরীয় এ কীলকাকার চিত্রলিপির প্রায় চার হাজার মাটির চাকতি পাওয়া গেছে। </s> |
একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নিম্নরূপ :
"পরিসংখ্যানের ক্ষেত্রে, ধাপে ধাপে রিগ্রেশন এমন রিগ্রেশন মডেলগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে যার মধ্যে ভবিষ্যদ্বাণীমূলক ভেরিয়েবলগুলির নির্বাচন একটি স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির দ্বারা পরিচালিত হয়।"?
বিষয়টা হলো ধাপে ধাপে রিগ্রেশন। | ধাপে ধাপে লিনিয়ার রিগ্রেশন কি? | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] একটি প্রশ্ন তৈরি করুন যার উত্তর নিম্নরূপ :
"পরিসংখ্যানের ক্ষেত্রে, ধাপে ধাপে রিগ্রেশন এমন রিগ্রেশন মডেলগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে যার মধ্যে ভবিষ্যদ্বাণীমূলক ভেরিয়েবলগুলির নির্বাচন একটি স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির দ্বারা পরিচালিত হয়।"?
বিষয়টা হলো ধাপে ধাপে রিগ্রেশন। [/INST] ধাপে ধাপে লিনিয়ার রিগ্রেশন কি? </s> |
হরপ্পা সভ্যতা কে আবিষ্কার করেন ?
এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন ? | না, এটি একটি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন নয় | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] হরপ্পা সভ্যতা কে আবিষ্কার করেন ?
এটা কি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন ? [/INST] না, এটি একটি হ্যাঁ বা না প্রশ্ন নয় | </s> |
নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন |
ভারত এবং পাকিস্তান কেউই চুক্তি ভাঙতে রাজি ছিলো৷ তারা নির্ধারিত সীমানার উভয়দিকের গ্রামগুলিতে আসন্ন বিদ্রোহর কথা মাথায় রেখে তা প্রশমনে তৎপর হয়, নয়তো এই বিষয়টির ফলে আন্তর্জাতিক স্তরে উভয় দেশকে সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে ফলে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ পড়তে পারে৷ সীমানা বিতর্ক ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ১৯৪৭, ১৯৬৫ এবং | ১৯৭১ সালে তিনবার অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণ হয়েছিলো এবং পরবর্তী কালে ১৯৯৯ তে কার্গিল যুদ্ধও ছিলো বিতর্কিত সীমানা কলহেরই ফল৷ | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নিম্নলিখিত অনুচ্ছেদ সংক্ষিপ্ত করুন |
ভারত এবং পাকিস্তান কেউই চুক্তি ভাঙতে রাজি ছিলো৷ তারা নির্ধারিত সীমানার উভয়দিকের গ্রামগুলিতে আসন্ন বিদ্রোহর কথা মাথায় রেখে তা প্রশমনে তৎপর হয়, নয়তো এই বিষয়টির ফলে আন্তর্জাতিক স্তরে উভয় দেশকে সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে ফলে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ পড়তে পারে৷ সীমানা বিতর্ক ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ১৯৪৭, ১৯৬৫ এবং [/INST] ১৯৭১ সালে তিনবার অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণ হয়েছিলো এবং পরবর্তী কালে ১৯৯৯ তে কার্গিল যুদ্ধও ছিলো বিতর্কিত সীমানা কলহেরই ফল৷ </s> |
নীচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও |
বেগম সুফিয়া কামালের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী ? | বেগম সুফিয়া কামালের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম সাঁঝের মায়া | | Bengali | ben | re-annotations | 50e6c1c0b3b80bf3489010ce91c9799fd9ba2052bf2a3be39592fb970cf39916 | <s>[INST] নীচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও |
বেগম সুফিয়া কামালের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী ? [/INST] বেগম সুফিয়া কামালের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম সাঁঝের মায়া | </s> |