id
stringlengths 15
15
| title
stringlengths 2
1.44k
| context
stringlengths 179
4.78k
| question
stringlengths 6
207
| answers
dict |
---|---|---|---|---|
bn_wiki_2193_02 | ব্রাজিলের কার্নিভাল | ব্রাজিলের কার্নিভাল হচ্ছে ব্রাজিলের একটি বাৎসরিক উৎসব, যা ইস্টারের চল্লিশ দিন আগে অনুষ্ঠিত হয়। লেন্টের কিছু নির্দিষ্ট দিনে রোমান ক্যাথলিক ও অন্যান্য কিছু খ্রিস্টধর্মাবলম্বী ঐতিহ্যগতভাবে মাংস ও ডিমজাত খাবার গ্রহণ করা ত্যাগ করে। "কার্নিভাল" শব্দটি এসেছে "কার্ণেলেভারে" থেকে, যার অর্থ ‘মাংস ত্যাগ করা’। বিশ্বাস করা হয় যে, কার্নিভাল উদ্যাপনের বিষয়টি এসেছে সাতুরলানিয়ার পেগান উৎসব থেকে, যা মূলত খ্রিস্টীয় ভাবাধারা থেকে উৎপত্তি।
এই উৎসবের সুরের স্পন্দন, অংশগ্রহণ, এবং পোশাক এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে ভিন্ন হয়ে থাকে। দক্ষিণের শহর রিউ দি জানেইরু ও সাঁউ পাউলুতে ভেনিস কার্নিভালের উৎসাহে এটি আয়োজন করে মূলত সাম্বা স্কুলগুলো। এই আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজগুলো জনসাধারণের সামনে ব্যাপকভাবে প্রদর্শিত হয়, যদিও ব্লোকস নামের তুলনামূলক কম আয়োজনের কুচকাওয়াজগুলো অন্যান্য শহরগুলোতে দেখা যায়। উত্তর-পশ্চিমের শহর সালভাদর, পোর্টো সেগুরো, এবং রেসিফির রাস্তাতেও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়, এবং সাধারণ জনগণ তাতে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়। এই কার্নিভাল আফ্রিকান-ব্রাজিলীয় সংস্কৃতি দ্বারা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণভাবে প্রভাবিত হয়েছে। এছাড়া উত্তর-পূর্বের ওলিন্দার কার্নিভালেরও বেশকিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য আছে, যদিও এর কিছু অংশ ভেনিস কার্নিভালের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ ও আঞ্চলিক লোকসাহিত্যের সাথে একটি হালকা সংঘর্ষের সৃষ্টি করেছে। | ব্রাজিলের কার্নিভাল ইস্টারের কত দিন আগে অনুষ্ঠিত হয় ? | {
"answer_start": [
67,
67
],
"text": [
"চল্লিশ",
"চল্লিশ"
]
} |
bn_wiki_2193_04 | ব্রাজিলের কার্নিভাল | ব্রাজিলের কার্নিভাল হচ্ছে ব্রাজিলের একটি বাৎসরিক উৎসব, যা ইস্টারের চল্লিশ দিন আগে অনুষ্ঠিত হয়। লেন্টের কিছু নির্দিষ্ট দিনে রোমান ক্যাথলিক ও অন্যান্য কিছু খ্রিস্টধর্মাবলম্বী ঐতিহ্যগতভাবে মাংস ও ডিমজাত খাবার গ্রহণ করা ত্যাগ করে। "কার্নিভাল" শব্দটি এসেছে "কার্ণেলেভারে" থেকে, যার অর্থ ‘মাংস ত্যাগ করা’। বিশ্বাস করা হয় যে, কার্নিভাল উদ্যাপনের বিষয়টি এসেছে সাতুরলানিয়ার পেগান উৎসব থেকে, যা মূলত খ্রিস্টীয় ভাবাধারা থেকে উৎপত্তি।
এই উৎসবের সুরের স্পন্দন, অংশগ্রহণ, এবং পোশাক এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে ভিন্ন হয়ে থাকে। দক্ষিণের শহর রিউ দি জানেইরু ও সাঁউ পাউলুতে ভেনিস কার্নিভালের উৎসাহে এটি আয়োজন করে মূলত সাম্বা স্কুলগুলো। এই আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজগুলো জনসাধারণের সামনে ব্যাপকভাবে প্রদর্শিত হয়, যদিও ব্লোকস নামের তুলনামূলক কম আয়োজনের কুচকাওয়াজগুলো অন্যান্য শহরগুলোতে দেখা যায়। উত্তর-পশ্চিমের শহর সালভাদর, পোর্টো সেগুরো, এবং রেসিফির রাস্তাতেও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়, এবং সাধারণ জনগণ তাতে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়। এই কার্নিভাল আফ্রিকান-ব্রাজিলীয় সংস্কৃতি দ্বারা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণভাবে প্রভাবিত হয়েছে। এছাড়া উত্তর-পূর্বের ওলিন্দার কার্নিভালেরও বেশকিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য আছে, যদিও এর কিছু অংশ ভেনিস কার্নিভালের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ ও আঞ্চলিক লোকসাহিত্যের সাথে একটি হালকা সংঘর্ষের সৃষ্টি করেছে। | ব্রাজিলের কার্নিভাল কোন সংস্কৃতি দ্বারা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণভাবে প্রভাবিত হয়েছে ? | {
"answer_start": [
927,
927
],
"text": [
"আফ্রিকান-ব্রাজিলীয় সংস্কৃতি",
"আফ্রিকান-ব্রাজিলীয় সংস্কৃতি "
]
} |
bn_wiki_2627_01 | কনে অপহরণ | কনে অপহরণ বা নববধূ অপহরণ একটি প্রথা, যেখানে একজন পুরুষ যে নারীকে বিয়ে করতে চায় তাকে অপহরণ করে। এটি অপহরণের মাধ্যমে বিবাহ বা বন্দী করার মাধ্যমে বিবাহ নামেও পরিচিত।
বধূ অপহরণ বিশ্বজুড়ে এবং প্রাগৈতিহাসিক ও ইতিহাস জুড়ে অনুশীলন করা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার হমং, মেক্সিকোতে তাজেল্টাল ও ইউরোপে রোমানির মতো বৈচিত্র্যময় মানুষের মধ্যে বধূ অপহরণের প্রচলন রয়েছে। এখনও বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বধূ অপহরণ ঘটে থাকে, কিন্তু এটি ককেসাস ও মধ্য এশিয়ায় একটি সাধারণ ঘটনা।
বেশিরভাগ দেশে, বধূ অপহরণকে একটি যৌন অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়, এর কারণ বৈধ বিয়ের পরিবর্তে ধর্ষণের অন্তর্নিহিত উপাদান। কিছু প্রকার জোরপূর্বক বিবাহ ও আয়োজিত বিবাহের মধ্যে ধারাবাহিকতার সাথে ঘটতে দেখা যেতে পারে। শব্দটি মাঝে মাঝে পালিয়ে বিবাহের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা হয়, যেখানে একটি দম্পতি দূরে পালিয়ে যায় ও পরে তাদের বাবা সম্মতি চায়। কিছু ক্ষেত্রে, মহিলা অপহরণে সহযোগিতা করে, সাধারণত নিজের বা তার পিতামাতার মুখ বাঁচানোর চেষ্টায়। অনেক সময়, এটি তথাকথিত বিবাহ-তোমার-ধর্ষক আইন দ্বারা উৎসাহিত হত। এমনকি অপহরণ যেসব দেশে আইনের পরিপন্থী, সেখানে যদি বিচারিক প্রয়োগ দুর্বল হয়, তবে প্রথাগতটি ("ঐতিহ্যগত অনুশীলন") প্রবল হতে পারে।
বধূ অপহরণ প্রায়ই (কিন্তু সবসময় নয়) বাল্যবিবাহের একটি রূপ। এটি কনের দাম, যা বর ও তার পরিবার কর্তৃক কনের পিতামাতাকে প্রদত্ত সম্পদ এবং এটি দিতে অক্ষমতা বা অনিচ্ছার কারণের সাথে যুক্ত হতে পারে।
বধূ অপহরণকে রেপটিও থেকে আলাদা করা হয়েছে, প্রথমটি একজন পুরুষের (এবং তার বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন) দ্বারা একজন মহিলার অপহরণকে বোঝায়, এবং এখনও এটি একটি ব্যাপক প্রথা, যেখানে দ্বিতীয়টি পুরুষদের গোষ্ঠী দ্বারা মহিলাদের বড় আকারের অপহরণকে বোঝায়, সম্ভবত যুদ্ধের সময়। রেপটিও একটি ঐতিহাসিক অনুশীলন বলে ধরে নেওয়া হয়েছিল, এটি একটি ল্যাটিন শব্দ, কিন্তু একবিংশ শতাব্দীতে যুদ্ধ ধর্ষণের পুনরুত্থান দেখা গেছে, যার মধ্যে কিছু কনে অপহরণের উপাদান রয়েছে; উদাহরণস্বরূপ, নাইজেরিয়ায় বোকো হারাম, উগান্ডায় লর্ড রেজিস্ট্যান্স আর্মি ও মধ্যপ্রাচ্যে আইএসআইএস কর্তৃক অপহৃত নারী ও মেয়েদের অপহরণকারীরা স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেছে।
একটি বিবাহকে ঘিরে ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে কিছু সংস্কৃতিতে (যেমন সার্কাসিয়ান) একটি প্রতীকী কনে অপহরণের ইঙ্গিত প্রদান করা হয়। কিছু সূত্রের মতে, মধুচন্দ্রিমা হল বন্দী করার মাধ্যমে বিয়ের একটি প্রতীক, যা স্বামীর আত্মীয়দের কাছ থেকে প্রতিশোধ এড়াতে স্ত্রীর সাথে আত্মগোপনের অভ্যাসের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে, এই উদ্দেশ্যে যে মাসের শেষের দিকে মহিলা গর্ভবতী হবে। | কনে অপহরণ বা নববধূ অপহরণ কী ? | {
"answer_start": [
25,
25
],
"text": [
"একটি প্রথা, যেখানে একজন পুরুষ যে নারীকে বিয়ে করতে চায় তাকে অপহরণ করে",
"একটি প্রথা, যেখানে একজন পুরুষ যে নারীকে বিয়ে করতে চায় তাকে অপহরণ করে"
]
} |
bn_wiki_2627_05 | কনে অপহরণ | কনে অপহরণ বা নববধূ অপহরণ একটি প্রথা, যেখানে একজন পুরুষ যে নারীকে বিয়ে করতে চায় তাকে অপহরণ করে। এটি অপহরণের মাধ্যমে বিবাহ বা বন্দী করার মাধ্যমে বিবাহ নামেও পরিচিত।
বধূ অপহরণ বিশ্বজুড়ে এবং প্রাগৈতিহাসিক ও ইতিহাস জুড়ে অনুশীলন করা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার হমং, মেক্সিকোতে তাজেল্টাল ও ইউরোপে রোমানির মতো বৈচিত্র্যময় মানুষের মধ্যে বধূ অপহরণের প্রচলন রয়েছে। এখনও বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বধূ অপহরণ ঘটে থাকে, কিন্তু এটি ককেসাস ও মধ্য এশিয়ায় একটি সাধারণ ঘটনা।
বেশিরভাগ দেশে, বধূ অপহরণকে একটি যৌন অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়, এর কারণ বৈধ বিয়ের পরিবর্তে ধর্ষণের অন্তর্নিহিত উপাদান। কিছু প্রকার জোরপূর্বক বিবাহ ও আয়োজিত বিবাহের মধ্যে ধারাবাহিকতার সাথে ঘটতে দেখা যেতে পারে। শব্দটি মাঝে মাঝে পালিয়ে বিবাহের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা হয়, যেখানে একটি দম্পতি দূরে পালিয়ে যায় ও পরে তাদের বাবা সম্মতি চায়। কিছু ক্ষেত্রে, মহিলা অপহরণে সহযোগিতা করে, সাধারণত নিজের বা তার পিতামাতার মুখ বাঁচানোর চেষ্টায়। অনেক সময়, এটি তথাকথিত বিবাহ-তোমার-ধর্ষক আইন দ্বারা উৎসাহিত হত। এমনকি অপহরণ যেসব দেশে আইনের পরিপন্থী, সেখানে যদি বিচারিক প্রয়োগ দুর্বল হয়, তবে প্রথাগতটি ("ঐতিহ্যগত অনুশীলন") প্রবল হতে পারে।
বধূ অপহরণ প্রায়ই (কিন্তু সবসময় নয়) বাল্যবিবাহের একটি রূপ। এটি কনের দাম, যা বর ও তার পরিবার কর্তৃক কনের পিতামাতাকে প্রদত্ত সম্পদ এবং এটি দিতে অক্ষমতা বা অনিচ্ছার কারণের সাথে যুক্ত হতে পারে।
বধূ অপহরণকে রেপটিও থেকে আলাদা করা হয়েছে, প্রথমটি একজন পুরুষের (এবং তার বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন) দ্বারা একজন মহিলার অপহরণকে বোঝায়, এবং এখনও এটি একটি ব্যাপক প্রথা, যেখানে দ্বিতীয়টি পুরুষদের গোষ্ঠী দ্বারা মহিলাদের বড় আকারের অপহরণকে বোঝায়, সম্ভবত যুদ্ধের সময়। রেপটিও একটি ঐতিহাসিক অনুশীলন বলে ধরে নেওয়া হয়েছিল, এটি একটি ল্যাটিন শব্দ, কিন্তু একবিংশ শতাব্দীতে যুদ্ধ ধর্ষণের পুনরুত্থান দেখা গেছে, যার মধ্যে কিছু কনে অপহরণের উপাদান রয়েছে; উদাহরণস্বরূপ, নাইজেরিয়ায় বোকো হারাম, উগান্ডায় লর্ড রেজিস্ট্যান্স আর্মি ও মধ্যপ্রাচ্যে আইএসআইএস কর্তৃক অপহৃত নারী ও মেয়েদের অপহরণকারীরা স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেছে।
একটি বিবাহকে ঘিরে ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে কিছু সংস্কৃতিতে (যেমন সার্কাসিয়ান) একটি প্রতীকী কনে অপহরণের ইঙ্গিত প্রদান করা হয়। কিছু সূত্রের মতে, মধুচন্দ্রিমা হল বন্দী করার মাধ্যমে বিয়ের একটি প্রতীক, যা স্বামীর আত্মীয়দের কাছ থেকে প্রতিশোধ এড়াতে স্ত্রীর সাথে আত্মগোপনের অভ্যাসের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে, এই উদ্দেশ্যে যে মাসের শেষের দিকে মহিলা গর্ভবতী হবে। | বধূ অপহরণের ঘটনা ইতিহাসে প্রথম কবে দেখা যায় ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2675_01 | রঘু রাই | ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার ইংরাজী দৈনিক দ্য স্টেটসম্যানের দিল্লি কার্যালয়ে প্রধান ফটোগ্রাফার হিসাবে নিযুক্ত হন রঘু রাই। ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি দ্য স্টেটসম্যান ছেড়ে কলকাতা হতে প্রকাশিত “সানডে” ইংরাজী সাপ্তাহিক পত্রিকার চিত্র-সম্পাদকের পদে যোগ দেন। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে প্যারিসে অনুষ্ঠিত এক প্রদর্শনীতে রঘু রাই-এর কাজ দেখে মুগ্ধ হন ফরাসি মানবতাবাদী ফটোগ্রাফার হেনরি কারটিয়ের-ব্রেসন। তিনি রঘু রাই'কে তার প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা- ‘ম্যাগনাম ফোটো’জে চিত্র-সাংবাদিক হিসাবে নিযুক্ত করেন।
ইতিমধ্যে ভারত তথা বিশ্ব দেখেছে বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাসের দিনগুলি তার ক্যামেরায়। ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি “সানডে” ছেড়ে ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি ইংরাজী ভাষায় নিউজ ম্যাগাজিন ইন্ডিয়া টুডে পাক্ষিকের সূচনাকালে চিত্র-সম্পাদক/ভিজ্যুয়ালাইজার/আলোকচিত্রী হিসাবে কাজ করেন। ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি বিশেষ বিশেষ সংখ্যা, অলংকরণ, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক বিষয়ের উপর সচিত্র নিবন্ধে অবদান রাখতেন। তিনি ইন্ডিয়া টুডে পাক্ষিকের ফটোগ্রাফির পরিচালক পদেও ছিলেন। রঘু রাই ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে তিন বার ওয়াল্ড প্রেস ফোটো প্রতিযোগিতায় এবং তথা ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক ফটো প্রতিযোগিতায় দু'বার জুরির পদে ছিলেন।
ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ কোণে কোণে কাজের অভিজ্ঞতা আছে। রঘু রাই'স দিল্লি, দ্য শিখস, ক্যালকাটা, খাজুরাহো, তাজমহল, টিবেট ইন এক্সাইল, ইন্ডিয়া, মাদার টেরেসাসহ আঠারোটির বেশি গ্রন্থ রচনা করেছেন। তাঁর বহু চিত্র-প্রবন্ধ টাইম, লাইফ , জিও, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস, দ্য সানডে টাইমস, নিউজউইক, দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট এবং নিউ ইয়র্কার সহ অনেক ম্যাগাজিন এবং সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে । যখন তিনি ইন্ডিয়া টুডে'র চিত্র-সাংবাদিক ছিলেন তিনি।
আন্তর্জাতিক সংস্থা গ্রিনপিসের জন্য ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ সংবলিত তথ্যচিত্রের কাজ সম্পন্ন করেন। এটি পরবর্তীতে ২০০৪ খ্রিস্টাব্দে স্থান পেয়েছে- এক্সপোজার: এ পোর্ট্রেট অফ কর্পোরেট ক্রাইম শীর্ষক গ্রন্থে এবং সেই সঙ্গে দুর্ঘটনার বিংশতি বর্ষে ভারত ছাড়াও বিদেশে ইউরোপ, আমেরিকা ও দক্ষিণ এশিয়ার তিনটি স্থান প্রদর্শনীও হয়। রঘু রাই এর মাধ্যমে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের যারা এখনো ভোপাল সংলগ্ন এলাকায় ক্ষতিপূরণ ছাড়া বিষাক্ত পরিমণ্ডলে বসবাস করছেন, তাদের সহায়তা প্রদানে এবং সংশ্লিষ্ট সকলের চেতনা বৃদ্ধির চেষ্টা করেছিলেন। | রঘু রায় সানডে পত্রিকায় যোগ দেন কবে? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে ",
"১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে"
]
} |
bn_wiki_2675_02 | রঘু রাই | ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার ইংরাজী দৈনিক দ্য স্টেটসম্যানের দিল্লি কার্যালয়ে প্রধান ফটোগ্রাফার হিসাবে নিযুক্ত হন রঘু রাই। ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি দ্য স্টেটসম্যান ছেড়ে কলকাতা হতে প্রকাশিত “সানডে” ইংরাজী সাপ্তাহিক পত্রিকার চিত্র-সম্পাদকের পদে যোগ দেন। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে প্যারিসে অনুষ্ঠিত এক প্রদর্শনীতে রঘু রাই-এর কাজ দেখে মুগ্ধ হন ফরাসি মানবতাবাদী ফটোগ্রাফার হেনরি কারটিয়ের-ব্রেসন। তিনি রঘু রাই'কে তার প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা- ‘ম্যাগনাম ফোটো’জে চিত্র-সাংবাদিক হিসাবে নিযুক্ত করেন।
ইতিমধ্যে ভারত তথা বিশ্ব দেখেছে বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাসের দিনগুলি তার ক্যামেরায়। ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি “সানডে” ছেড়ে ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি ইংরাজী ভাষায় নিউজ ম্যাগাজিন ইন্ডিয়া টুডে পাক্ষিকের সূচনাকালে চিত্র-সম্পাদক/ভিজ্যুয়ালাইজার/আলোকচিত্রী হিসাবে কাজ করেন। ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি বিশেষ বিশেষ সংখ্যা, অলংকরণ, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক বিষয়ের উপর সচিত্র নিবন্ধে অবদান রাখতেন। তিনি ইন্ডিয়া টুডে পাক্ষিকের ফটোগ্রাফির পরিচালক পদেও ছিলেন। রঘু রাই ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে তিন বার ওয়াল্ড প্রেস ফোটো প্রতিযোগিতায় এবং তথা ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক ফটো প্রতিযোগিতায় দু'বার জুরির পদে ছিলেন।
ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ কোণে কোণে কাজের অভিজ্ঞতা আছে। রঘু রাই'স দিল্লি, দ্য শিখস, ক্যালকাটা, খাজুরাহো, তাজমহল, টিবেট ইন এক্সাইল, ইন্ডিয়া, মাদার টেরেসাসহ আঠারোটির বেশি গ্রন্থ রচনা করেছেন। তাঁর বহু চিত্র-প্রবন্ধ টাইম, লাইফ , জিও, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস, দ্য সানডে টাইমস, নিউজউইক, দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট এবং নিউ ইয়র্কার সহ অনেক ম্যাগাজিন এবং সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে । যখন তিনি ইন্ডিয়া টুডে'র চিত্র-সাংবাদিক ছিলেন তিনি।
আন্তর্জাতিক সংস্থা গ্রিনপিসের জন্য ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ সংবলিত তথ্যচিত্রের কাজ সম্পন্ন করেন। এটি পরবর্তীতে ২০০৪ খ্রিস্টাব্দে স্থান পেয়েছে- এক্সপোজার: এ পোর্ট্রেট অফ কর্পোরেট ক্রাইম শীর্ষক গ্রন্থে এবং সেই সঙ্গে দুর্ঘটনার বিংশতি বর্ষে ভারত ছাড়াও বিদেশে ইউরোপ, আমেরিকা ও দক্ষিণ এশিয়ার তিনটি স্থান প্রদর্শনীও হয়। রঘু রাই এর মাধ্যমে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের যারা এখনো ভোপাল সংলগ্ন এলাকায় ক্ষতিপূরণ ছাড়া বিষাক্ত পরিমণ্ডলে বসবাস করছেন, তাদের সহায়তা প্রদানে এবং সংশ্লিষ্ট সকলের চেতনা বৃদ্ধির চেষ্টা করেছিলেন। | রঘু রায়কে ম্যাগনাম ফোটো'জে নিয়োগ দেন কে? | {
"answer_start": [
329,
329
],
"text": [
"ফরাসি মানবতাবাদী ফটোগ্রাফার হেনরি কারটিয়ের-ব্রেসন",
"ফরাসি মানবতাবাদী ফটোগ্রাফার হেনরি কারটিয়ের-ব্রেসন"
]
} |
bn_wiki_2675_03 | রঘু রাই | ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার ইংরাজী দৈনিক দ্য স্টেটসম্যানের দিল্লি কার্যালয়ে প্রধান ফটোগ্রাফার হিসাবে নিযুক্ত হন রঘু রাই। ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি দ্য স্টেটসম্যান ছেড়ে কলকাতা হতে প্রকাশিত “সানডে” ইংরাজী সাপ্তাহিক পত্রিকার চিত্র-সম্পাদকের পদে যোগ দেন। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে প্যারিসে অনুষ্ঠিত এক প্রদর্শনীতে রঘু রাই-এর কাজ দেখে মুগ্ধ হন ফরাসি মানবতাবাদী ফটোগ্রাফার হেনরি কারটিয়ের-ব্রেসন। তিনি রঘু রাই'কে তার প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা- ‘ম্যাগনাম ফোটো’জে চিত্র-সাংবাদিক হিসাবে নিযুক্ত করেন।
ইতিমধ্যে ভারত তথা বিশ্ব দেখেছে বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাসের দিনগুলি তার ক্যামেরায়। ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি “সানডে” ছেড়ে ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি ইংরাজী ভাষায় নিউজ ম্যাগাজিন ইন্ডিয়া টুডে পাক্ষিকের সূচনাকালে চিত্র-সম্পাদক/ভিজ্যুয়ালাইজার/আলোকচিত্রী হিসাবে কাজ করেন। ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি বিশেষ বিশেষ সংখ্যা, অলংকরণ, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক বিষয়ের উপর সচিত্র নিবন্ধে অবদান রাখতেন। তিনি ইন্ডিয়া টুডে পাক্ষিকের ফটোগ্রাফির পরিচালক পদেও ছিলেন। রঘু রাই ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে তিন বার ওয়াল্ড প্রেস ফোটো প্রতিযোগিতায় এবং তথা ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক ফটো প্রতিযোগিতায় দু'বার জুরির পদে ছিলেন।
ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ কোণে কোণে কাজের অভিজ্ঞতা আছে। রঘু রাই'স দিল্লি, দ্য শিখস, ক্যালকাটা, খাজুরাহো, তাজমহল, টিবেট ইন এক্সাইল, ইন্ডিয়া, মাদার টেরেসাসহ আঠারোটির বেশি গ্রন্থ রচনা করেছেন। তাঁর বহু চিত্র-প্রবন্ধ টাইম, লাইফ , জিও, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস, দ্য সানডে টাইমস, নিউজউইক, দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট এবং নিউ ইয়র্কার সহ অনেক ম্যাগাজিন এবং সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে । যখন তিনি ইন্ডিয়া টুডে'র চিত্র-সাংবাদিক ছিলেন তিনি।
আন্তর্জাতিক সংস্থা গ্রিনপিসের জন্য ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ সংবলিত তথ্যচিত্রের কাজ সম্পন্ন করেন। এটি পরবর্তীতে ২০০৪ খ্রিস্টাব্দে স্থান পেয়েছে- এক্সপোজার: এ পোর্ট্রেট অফ কর্পোরেট ক্রাইম শীর্ষক গ্রন্থে এবং সেই সঙ্গে দুর্ঘটনার বিংশতি বর্ষে ভারত ছাড়াও বিদেশে ইউরোপ, আমেরিকা ও দক্ষিণ এশিয়ার তিনটি স্থান প্রদর্শনীও হয়। রঘু রাই এর মাধ্যমে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের যারা এখনো ভোপাল সংলগ্ন এলাকায় ক্ষতিপূরণ ছাড়া বিষাক্ত পরিমণ্ডলে বসবাস করছেন, তাদের সহায়তা প্রদানে এবং সংশ্লিষ্ট সকলের চেতনা বৃদ্ধির চেষ্টা করেছিলেন। | ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনা নিয়ে রঘু রায় কাজ করেন কবে? | {
"answer_start": [
1593,
1592
],
"text": [
"১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে ",
" ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে"
]
} |
bn_wiki_2675_04 | রঘু রাই | ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার ইংরাজী দৈনিক দ্য স্টেটসম্যানের দিল্লি কার্যালয়ে প্রধান ফটোগ্রাফার হিসাবে নিযুক্ত হন রঘু রাই। ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি দ্য স্টেটসম্যান ছেড়ে কলকাতা হতে প্রকাশিত “সানডে” ইংরাজী সাপ্তাহিক পত্রিকার চিত্র-সম্পাদকের পদে যোগ দেন। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে প্যারিসে অনুষ্ঠিত এক প্রদর্শনীতে রঘু রাই-এর কাজ দেখে মুগ্ধ হন ফরাসি মানবতাবাদী ফটোগ্রাফার হেনরি কারটিয়ের-ব্রেসন। তিনি রঘু রাই'কে তার প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা- ‘ম্যাগনাম ফোটো’জে চিত্র-সাংবাদিক হিসাবে নিযুক্ত করেন।
ইতিমধ্যে ভারত তথা বিশ্ব দেখেছে বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাসের দিনগুলি তার ক্যামেরায়। ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি “সানডে” ছেড়ে ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি ইংরাজী ভাষায় নিউজ ম্যাগাজিন ইন্ডিয়া টুডে পাক্ষিকের সূচনাকালে চিত্র-সম্পাদক/ভিজ্যুয়ালাইজার/আলোকচিত্রী হিসাবে কাজ করেন। ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি বিশেষ বিশেষ সংখ্যা, অলংকরণ, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক বিষয়ের উপর সচিত্র নিবন্ধে অবদান রাখতেন। তিনি ইন্ডিয়া টুডে পাক্ষিকের ফটোগ্রাফির পরিচালক পদেও ছিলেন। রঘু রাই ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে তিন বার ওয়াল্ড প্রেস ফোটো প্রতিযোগিতায় এবং তথা ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক ফটো প্রতিযোগিতায় দু'বার জুরির পদে ছিলেন।
ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ কোণে কোণে কাজের অভিজ্ঞতা আছে। রঘু রাই'স দিল্লি, দ্য শিখস, ক্যালকাটা, খাজুরাহো, তাজমহল, টিবেট ইন এক্সাইল, ইন্ডিয়া, মাদার টেরেসাসহ আঠারোটির বেশি গ্রন্থ রচনা করেছেন। তাঁর বহু চিত্র-প্রবন্ধ টাইম, লাইফ , জিও, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস, দ্য সানডে টাইমস, নিউজউইক, দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট এবং নিউ ইয়র্কার সহ অনেক ম্যাগাজিন এবং সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে । যখন তিনি ইন্ডিয়া টুডে'র চিত্র-সাংবাদিক ছিলেন তিনি।
আন্তর্জাতিক সংস্থা গ্রিনপিসের জন্য ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ সংবলিত তথ্যচিত্রের কাজ সম্পন্ন করেন। এটি পরবর্তীতে ২০০৪ খ্রিস্টাব্দে স্থান পেয়েছে- এক্সপোজার: এ পোর্ট্রেট অফ কর্পোরেট ক্রাইম শীর্ষক গ্রন্থে এবং সেই সঙ্গে দুর্ঘটনার বিংশতি বর্ষে ভারত ছাড়াও বিদেশে ইউরোপ, আমেরিকা ও দক্ষিণ এশিয়ার তিনটি স্থান প্রদর্শনীও হয়। রঘু রাই এর মাধ্যমে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের যারা এখনো ভোপাল সংলগ্ন এলাকায় ক্ষতিপূরণ ছাড়া বিষাক্ত পরিমণ্ডলে বসবাস করছেন, তাদের সহায়তা প্রদানে এবং সংশ্লিষ্ট সকলের চেতনা বৃদ্ধির চেষ্টা করেছিলেন। | রঘু রায় ভারত সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট লাভ করেন কবে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2675_05 | রঘু রাই | ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার ইংরাজী দৈনিক দ্য স্টেটসম্যানের দিল্লি কার্যালয়ে প্রধান ফটোগ্রাফার হিসাবে নিযুক্ত হন রঘু রাই। ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি দ্য স্টেটসম্যান ছেড়ে কলকাতা হতে প্রকাশিত “সানডে” ইংরাজী সাপ্তাহিক পত্রিকার চিত্র-সম্পাদকের পদে যোগ দেন। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে প্যারিসে অনুষ্ঠিত এক প্রদর্শনীতে রঘু রাই-এর কাজ দেখে মুগ্ধ হন ফরাসি মানবতাবাদী ফটোগ্রাফার হেনরি কারটিয়ের-ব্রেসন। তিনি রঘু রাই'কে তার প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা- ‘ম্যাগনাম ফোটো’জে চিত্র-সাংবাদিক হিসাবে নিযুক্ত করেন।
ইতিমধ্যে ভারত তথা বিশ্ব দেখেছে বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাসের দিনগুলি তার ক্যামেরায়। ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি “সানডে” ছেড়ে ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি ইংরাজী ভাষায় নিউজ ম্যাগাজিন ইন্ডিয়া টুডে পাক্ষিকের সূচনাকালে চিত্র-সম্পাদক/ভিজ্যুয়ালাইজার/আলোকচিত্রী হিসাবে কাজ করেন। ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি বিশেষ বিশেষ সংখ্যা, অলংকরণ, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক বিষয়ের উপর সচিত্র নিবন্ধে অবদান রাখতেন। তিনি ইন্ডিয়া টুডে পাক্ষিকের ফটোগ্রাফির পরিচালক পদেও ছিলেন। রঘু রাই ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে তিন বার ওয়াল্ড প্রেস ফোটো প্রতিযোগিতায় এবং তথা ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক ফটো প্রতিযোগিতায় দু'বার জুরির পদে ছিলেন।
ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ কোণে কোণে কাজের অভিজ্ঞতা আছে। রঘু রাই'স দিল্লি, দ্য শিখস, ক্যালকাটা, খাজুরাহো, তাজমহল, টিবেট ইন এক্সাইল, ইন্ডিয়া, মাদার টেরেসাসহ আঠারোটির বেশি গ্রন্থ রচনা করেছেন। তাঁর বহু চিত্র-প্রবন্ধ টাইম, লাইফ , জিও, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস, দ্য সানডে টাইমস, নিউজউইক, দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট এবং নিউ ইয়র্কার সহ অনেক ম্যাগাজিন এবং সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে । যখন তিনি ইন্ডিয়া টুডে'র চিত্র-সাংবাদিক ছিলেন তিনি।
আন্তর্জাতিক সংস্থা গ্রিনপিসের জন্য ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ সংবলিত তথ্যচিত্রের কাজ সম্পন্ন করেন। এটি পরবর্তীতে ২০০৪ খ্রিস্টাব্দে স্থান পেয়েছে- এক্সপোজার: এ পোর্ট্রেট অফ কর্পোরেট ক্রাইম শীর্ষক গ্রন্থে এবং সেই সঙ্গে দুর্ঘটনার বিংশতি বর্ষে ভারত ছাড়াও বিদেশে ইউরোপ, আমেরিকা ও দক্ষিণ এশিয়ার তিনটি স্থান প্রদর্শনীও হয়। রঘু রাই এর মাধ্যমে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের যারা এখনো ভোপাল সংলগ্ন এলাকায় ক্ষতিপূরণ ছাড়া বিষাক্ত পরিমণ্ডলে বসবাস করছেন, তাদের সহায়তা প্রদানে এবং সংশ্লিষ্ট সকলের চেতনা বৃদ্ধির চেষ্টা করেছিলেন। | এ ডে ইন দ্য লাইফ অফ ইন্দিরা গান্ধী বইটি কার রচনা? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1805_01 | চাঁদ সদাগর | অনেকে মনে করেন অধুনা পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব বর্ধমান জেলাতে অবস্থিত চম্পাইনগরী বা কসবা-চম্পাইনগরীই হল চাঁদ সদাগরের চম্পকনগরী৷ তাঁদের মতে চাঁদ সদাগর ও মনসাদেবীর দ্বন্দ্বের কাহিনীটি গড়ে উঠেছিল একালের কসবা-চম্পাইনগরী গ্রামকে ঘিরেই৷ "আইন-ই-আকবরী"তে সরকার মাদারণ-এর অন্তর্গত চম্পাইনগরী পরগণারও উল্লেখ পাওয়া যায় যা বর্তমানের পূর্ব বর্ধমান জেলাতে অবস্থিত৷ বর্ধমান শহরের ষোল ক্রোশ পশ্চিমে ও বুদবুদের দক্ষিণে দামোদর নদের উত্তর তীরে কসবা-চম্পাইনগরী অবস্থিত ৷ মনসামঙ্গলের কাহিনি থেকে আমরা জানি, চাঁদ সদাগর ছিলেন পরম শৈব এবং তিনি তাঁর বসতভিটায় শিবমন্দির তৈরি করে শিবের আরাধনা করতেন। কিম্বদন্তী অনুসারে বর্ধমানের এই গ্রামে দুটি প্রাচীন শিবমন্দিরে প্রতিষ্ঠিত দুটি শিবলিঙ্গ (যার মধ্যে একটি হল রামেশ্বর শিবলিঙ্গ) স্বয়ং চাঁদ সদাগরের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত৷ ডিভিসি ক্যানেলের দক্ষিণদিকে একটি উঁচু ঢিবিতে রয়েছে একটি সুন্দর শিবমন্দির। এক বিশাল অশ্বত্থ গাছের পাশে অবস্থিত শিবমন্দিরটিতে রয়েছে গৌরীপট্টহীন এক বিশাল শিবলিঙ্গ, যেটি রামেশ্বর নামে পরিচিত৷ এছাড়াও গ্রামের মধ্যে দুটি তৃণগুল্মাচ্ছিত উঁচু ঢিবি আছে যার একটিকে বেহুলার বাসরঘর (সতীতীর্থ) ও চাঁদ সদাগরের বাসগৃহের ধ্বংসাবশেষ বলে মনে করা হয় এবং অপরটি স্থানীয় লোকেরা সাঁতালী পর্বত বলে মনে করে৷ | চাঁদ সদাগর ও মনসাদেবীর দ্বন্দ্বের কাহিনীটি গড়ে উঠেছিল কোন গ্রামকে ঘিরেই? | {
"answer_start": [
194,
194
],
"text": [
"কসবা-চম্পাইনগরী গ্রামকে ঘিরে",
"কসবা-চম্পাইনগরী গ্রামকে ঘিরে"
]
} |
bn_wiki_1805_02 | চাঁদ সদাগর | অনেকে মনে করেন অধুনা পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব বর্ধমান জেলাতে অবস্থিত চম্পাইনগরী বা কসবা-চম্পাইনগরীই হল চাঁদ সদাগরের চম্পকনগরী৷ তাঁদের মতে চাঁদ সদাগর ও মনসাদেবীর দ্বন্দ্বের কাহিনীটি গড়ে উঠেছিল একালের কসবা-চম্পাইনগরী গ্রামকে ঘিরেই৷ "আইন-ই-আকবরী"তে সরকার মাদারণ-এর অন্তর্গত চম্পাইনগরী পরগণারও উল্লেখ পাওয়া যায় যা বর্তমানের পূর্ব বর্ধমান জেলাতে অবস্থিত৷ বর্ধমান শহরের ষোল ক্রোশ পশ্চিমে ও বুদবুদের দক্ষিণে দামোদর নদের উত্তর তীরে কসবা-চম্পাইনগরী অবস্থিত ৷ মনসামঙ্গলের কাহিনি থেকে আমরা জানি, চাঁদ সদাগর ছিলেন পরম শৈব এবং তিনি তাঁর বসতভিটায় শিবমন্দির তৈরি করে শিবের আরাধনা করতেন। কিম্বদন্তী অনুসারে বর্ধমানের এই গ্রামে দুটি প্রাচীন শিবমন্দিরে প্রতিষ্ঠিত দুটি শিবলিঙ্গ (যার মধ্যে একটি হল রামেশ্বর শিবলিঙ্গ) স্বয়ং চাঁদ সদাগরের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত৷ ডিভিসি ক্যানেলের দক্ষিণদিকে একটি উঁচু ঢিবিতে রয়েছে একটি সুন্দর শিবমন্দির। এক বিশাল অশ্বত্থ গাছের পাশে অবস্থিত শিবমন্দিরটিতে রয়েছে গৌরীপট্টহীন এক বিশাল শিবলিঙ্গ, যেটি রামেশ্বর নামে পরিচিত৷ এছাড়াও গ্রামের মধ্যে দুটি তৃণগুল্মাচ্ছিত উঁচু ঢিবি আছে যার একটিকে বেহুলার বাসরঘর (সতীতীর্থ) ও চাঁদ সদাগরের বাসগৃহের ধ্বংসাবশেষ বলে মনে করা হয় এবং অপরটি স্থানীয় লোকেরা সাঁতালী পর্বত বলে মনে করে৷ | কোথায় সরকার মাদারণ-এর অন্তর্গত চম্পাইনগরী পরগণার উল্লেখ পাওয়া যায়? | {
"answer_start": [
226,
226
],
"text": [
"আইন-ই-আকবরী",
"আইন-ই-আকবরী"
]
} |
bn_wiki_1805_03 | চাঁদ সদাগর | অনেকে মনে করেন অধুনা পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব বর্ধমান জেলাতে অবস্থিত চম্পাইনগরী বা কসবা-চম্পাইনগরীই হল চাঁদ সদাগরের চম্পকনগরী৷ তাঁদের মতে চাঁদ সদাগর ও মনসাদেবীর দ্বন্দ্বের কাহিনীটি গড়ে উঠেছিল একালের কসবা-চম্পাইনগরী গ্রামকে ঘিরেই৷ "আইন-ই-আকবরী"তে সরকার মাদারণ-এর অন্তর্গত চম্পাইনগরী পরগণারও উল্লেখ পাওয়া যায় যা বর্তমানের পূর্ব বর্ধমান জেলাতে অবস্থিত৷ বর্ধমান শহরের ষোল ক্রোশ পশ্চিমে ও বুদবুদের দক্ষিণে দামোদর নদের উত্তর তীরে কসবা-চম্পাইনগরী অবস্থিত ৷ মনসামঙ্গলের কাহিনি থেকে আমরা জানি, চাঁদ সদাগর ছিলেন পরম শৈব এবং তিনি তাঁর বসতভিটায় শিবমন্দির তৈরি করে শিবের আরাধনা করতেন। কিম্বদন্তী অনুসারে বর্ধমানের এই গ্রামে দুটি প্রাচীন শিবমন্দিরে প্রতিষ্ঠিত দুটি শিবলিঙ্গ (যার মধ্যে একটি হল রামেশ্বর শিবলিঙ্গ) স্বয়ং চাঁদ সদাগরের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত৷ ডিভিসি ক্যানেলের দক্ষিণদিকে একটি উঁচু ঢিবিতে রয়েছে একটি সুন্দর শিবমন্দির। এক বিশাল অশ্বত্থ গাছের পাশে অবস্থিত শিবমন্দিরটিতে রয়েছে গৌরীপট্টহীন এক বিশাল শিবলিঙ্গ, যেটি রামেশ্বর নামে পরিচিত৷ এছাড়াও গ্রামের মধ্যে দুটি তৃণগুল্মাচ্ছিত উঁচু ঢিবি আছে যার একটিকে বেহুলার বাসরঘর (সতীতীর্থ) ও চাঁদ সদাগরের বাসগৃহের ধ্বংসাবশেষ বলে মনে করা হয় এবং অপরটি স্থানীয় লোকেরা সাঁতালী পর্বত বলে মনে করে৷ | চাঁদ সদাগর তাঁর বসতভিটায় কোন মন্দির তৈরি করে? | {
"answer_start": [
531,
531
],
"text": [
"শিবমন্দির",
"শিবমন্দির"
]
} |
bn_wiki_1805_05 | চাঁদ সদাগর | অনেকে মনে করেন অধুনা পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব বর্ধমান জেলাতে অবস্থিত চম্পাইনগরী বা কসবা-চম্পাইনগরীই হল চাঁদ সদাগরের চম্পকনগরী৷ তাঁদের মতে চাঁদ সদাগর ও মনসাদেবীর দ্বন্দ্বের কাহিনীটি গড়ে উঠেছিল একালের কসবা-চম্পাইনগরী গ্রামকে ঘিরেই৷ "আইন-ই-আকবরী"তে সরকার মাদারণ-এর অন্তর্গত চম্পাইনগরী পরগণারও উল্লেখ পাওয়া যায় যা বর্তমানের পূর্ব বর্ধমান জেলাতে অবস্থিত৷ বর্ধমান শহরের ষোল ক্রোশ পশ্চিমে ও বুদবুদের দক্ষিণে দামোদর নদের উত্তর তীরে কসবা-চম্পাইনগরী অবস্থিত ৷ মনসামঙ্গলের কাহিনি থেকে আমরা জানি, চাঁদ সদাগর ছিলেন পরম শৈব এবং তিনি তাঁর বসতভিটায় শিবমন্দির তৈরি করে শিবের আরাধনা করতেন। কিম্বদন্তী অনুসারে বর্ধমানের এই গ্রামে দুটি প্রাচীন শিবমন্দিরে প্রতিষ্ঠিত দুটি শিবলিঙ্গ (যার মধ্যে একটি হল রামেশ্বর শিবলিঙ্গ) স্বয়ং চাঁদ সদাগরের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত৷ ডিভিসি ক্যানেলের দক্ষিণদিকে একটি উঁচু ঢিবিতে রয়েছে একটি সুন্দর শিবমন্দির। এক বিশাল অশ্বত্থ গাছের পাশে অবস্থিত শিবমন্দিরটিতে রয়েছে গৌরীপট্টহীন এক বিশাল শিবলিঙ্গ, যেটি রামেশ্বর নামে পরিচিত৷ এছাড়াও গ্রামের মধ্যে দুটি তৃণগুল্মাচ্ছিত উঁচু ঢিবি আছে যার একটিকে বেহুলার বাসরঘর (সতীতীর্থ) ও চাঁদ সদাগরের বাসগৃহের ধ্বংসাবশেষ বলে মনে করা হয় এবং অপরটি স্থানীয় লোকেরা সাঁতালী পর্বত বলে মনে করে৷ | কোন কাহিনিতে বলা হয় যে চাঁদ সদাগর ছিলেন পরম শৈব? | {
"answer_start": [
447,
447
],
"text": [
"মনসামঙ্গলের ",
"মনসামঙ্গলের "
]
} |
bn_wiki_1515_01 | উদ্ভিদ অধিকার বৈজ্ঞানিক যুক্তি | উদ্ভিদ পদার্থবিজ্ঞানের মতে, গাছপালার এমন এক ধরনের বোধশক্তি রয়েছে যাতে তারা পরিবেশগত পরিবর্তন বুঝতে পারে। উদ্ভিদের উপলব্ধির এই সংজ্ঞা, গাছপালা অনুভূতি বোধে সক্ষম এই ধারণা থেকে পৃথক, একটি ধারণা যেটাকে উদ্ভিদ উপলব্ধি বলা হয়। উদ্ভিদ বুদ্ধিমত্তার সাথে সম্পর্কিত পরবর্তী ধারণাটি ১৮৪৮ সালে পাওয়া যায়, যখন জার্মান পরীক্ষণ মনোবিজ্ঞানী গুস্তাভ থিওডর ফেকনার বলেন যে উদ্ভিদ আবেগ তাড়িত, এবং তারা কথাবার্তা, মনোযোগ এবং স্নেহের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি ঘটাতে সক্ষম।
অ-মানব জৈব প্রযুক্তি সম্পর্কিত সুইস ফেডারেল এথিক্স কমিটি গাছপালা সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক তথ্য নিয়ে বিশ্লেষণ করে এবং ২০০৯-এ একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে গাছপালা নির্দিষ্ট পরিমাণ "মর্যাদার" অধিকারী, তবে "গাছপালার মর্যাদা একেবারে পরম মানের নয়।"
সিঙ্গেল-ইস্যু পার্টি ফর প্ল্যান্টস, নেদারল্যান্ডসের ২০১০ সালের সংসদ নির্বাচনে তার প্রার্থীদের প্রবেশ করিয়েছে। এটি জলবায়ু, জীববৈচিত্র্য এবং সাধারণভাবে স্থায়িত্বের মতো বিষয়গুলিতে মনোনিবেশ করে। এই জাতীয় উদ্বেগের প্রমাণ হিসাবে সমালোচনা করা হয়েছে যে আধুনিক সংস্কৃতি "সমালোচনামূলকভাবে চিন্তাভাবনা করার এবং ক্ষুদ্র নৈতিক উদ্বেগের সাথে গুরুতর পার্থক্য করার ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত করতে বাধ্য করে"। | উদ্ভিদ পদার্থবিজ্ঞানের মতে গাছপালার কী ধরনের বোধশক্তি রয়েছে? | {
"answer_start": [
76
],
"text": [
"পরিবেশগত পরিবর্তন বুঝতে পারে"
]
} |
bn_wiki_1515_02 | উদ্ভিদ অধিকার বৈজ্ঞানিক যুক্তি | উদ্ভিদ পদার্থবিজ্ঞানের মতে, গাছপালার এমন এক ধরনের বোধশক্তি রয়েছে যাতে তারা পরিবেশগত পরিবর্তন বুঝতে পারে। উদ্ভিদের উপলব্ধির এই সংজ্ঞা, গাছপালা অনুভূতি বোধে সক্ষম এই ধারণা থেকে পৃথক, একটি ধারণা যেটাকে উদ্ভিদ উপলব্ধি বলা হয়। উদ্ভিদ বুদ্ধিমত্তার সাথে সম্পর্কিত পরবর্তী ধারণাটি ১৮৪৮ সালে পাওয়া যায়, যখন জার্মান পরীক্ষণ মনোবিজ্ঞানী গুস্তাভ থিওডর ফেকনার বলেন যে উদ্ভিদ আবেগ তাড়িত, এবং তারা কথাবার্তা, মনোযোগ এবং স্নেহের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি ঘটাতে সক্ষম।
অ-মানব জৈব প্রযুক্তি সম্পর্কিত সুইস ফেডারেল এথিক্স কমিটি গাছপালা সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক তথ্য নিয়ে বিশ্লেষণ করে এবং ২০০৯-এ একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে গাছপালা নির্দিষ্ট পরিমাণ "মর্যাদার" অধিকারী, তবে "গাছপালার মর্যাদা একেবারে পরম মানের নয়।"
সিঙ্গেল-ইস্যু পার্টি ফর প্ল্যান্টস, নেদারল্যান্ডসের ২০১০ সালের সংসদ নির্বাচনে তার প্রার্থীদের প্রবেশ করিয়েছে। এটি জলবায়ু, জীববৈচিত্র্য এবং সাধারণভাবে স্থায়িত্বের মতো বিষয়গুলিতে মনোনিবেশ করে। এই জাতীয় উদ্বেগের প্রমাণ হিসাবে সমালোচনা করা হয়েছে যে আধুনিক সংস্কৃতি "সমালোচনামূলকভাবে চিন্তাভাবনা করার এবং ক্ষুদ্র নৈতিক উদ্বেগের সাথে গুরুতর পার্থক্য করার ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত করতে বাধ্য করে"। | উদ্ভিদ উপলব্ধি কাকে বলে? | {
"answer_start": [
135,
135
],
"text": [
"গাছপালা অনুভূতি বোধে সক্ষম এই ধারণা",
"গাছপালা অনুভূতি বোধে সক্ষম এই ধারণা"
]
} |
bn_wiki_1515_03 | উদ্ভিদ অধিকার বৈজ্ঞানিক যুক্তি | উদ্ভিদ পদার্থবিজ্ঞানের মতে, গাছপালার এমন এক ধরনের বোধশক্তি রয়েছে যাতে তারা পরিবেশগত পরিবর্তন বুঝতে পারে। উদ্ভিদের উপলব্ধির এই সংজ্ঞা, গাছপালা অনুভূতি বোধে সক্ষম এই ধারণা থেকে পৃথক, একটি ধারণা যেটাকে উদ্ভিদ উপলব্ধি বলা হয়। উদ্ভিদ বুদ্ধিমত্তার সাথে সম্পর্কিত পরবর্তী ধারণাটি ১৮৪৮ সালে পাওয়া যায়, যখন জার্মান পরীক্ষণ মনোবিজ্ঞানী গুস্তাভ থিওডর ফেকনার বলেন যে উদ্ভিদ আবেগ তাড়িত, এবং তারা কথাবার্তা, মনোযোগ এবং স্নেহের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি ঘটাতে সক্ষম।
অ-মানব জৈব প্রযুক্তি সম্পর্কিত সুইস ফেডারেল এথিক্স কমিটি গাছপালা সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক তথ্য নিয়ে বিশ্লেষণ করে এবং ২০০৯-এ একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে গাছপালা নির্দিষ্ট পরিমাণ "মর্যাদার" অধিকারী, তবে "গাছপালার মর্যাদা একেবারে পরম মানের নয়।"
সিঙ্গেল-ইস্যু পার্টি ফর প্ল্যান্টস, নেদারল্যান্ডসের ২০১০ সালের সংসদ নির্বাচনে তার প্রার্থীদের প্রবেশ করিয়েছে। এটি জলবায়ু, জীববৈচিত্র্য এবং সাধারণভাবে স্থায়িত্বের মতো বিষয়গুলিতে মনোনিবেশ করে। এই জাতীয় উদ্বেগের প্রমাণ হিসাবে সমালোচনা করা হয়েছে যে আধুনিক সংস্কৃতি "সমালোচনামূলকভাবে চিন্তাভাবনা করার এবং ক্ষুদ্র নৈতিক উদ্বেগের সাথে গুরুতর পার্থক্য করার ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত করতে বাধ্য করে"। | গুস্তাভ থিওডর ফেকনার কে? | {
"answer_start": [
302,
302
],
"text": [
"জার্মান পরীক্ষণ মনোবিজ্ঞানী",
"জার্মান পরীক্ষণ মনোবিজ্ঞানী"
]
} |
bn_wiki_1515_04 | উদ্ভিদ অধিকার বৈজ্ঞানিক যুক্তি | উদ্ভিদ পদার্থবিজ্ঞানের মতে, গাছপালার এমন এক ধরনের বোধশক্তি রয়েছে যাতে তারা পরিবেশগত পরিবর্তন বুঝতে পারে। উদ্ভিদের উপলব্ধির এই সংজ্ঞা, গাছপালা অনুভূতি বোধে সক্ষম এই ধারণা থেকে পৃথক, একটি ধারণা যেটাকে উদ্ভিদ উপলব্ধি বলা হয়। উদ্ভিদ বুদ্ধিমত্তার সাথে সম্পর্কিত পরবর্তী ধারণাটি ১৮৪৮ সালে পাওয়া যায়, যখন জার্মান পরীক্ষণ মনোবিজ্ঞানী গুস্তাভ থিওডর ফেকনার বলেন যে উদ্ভিদ আবেগ তাড়িত, এবং তারা কথাবার্তা, মনোযোগ এবং স্নেহের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি ঘটাতে সক্ষম।
অ-মানব জৈব প্রযুক্তি সম্পর্কিত সুইস ফেডারেল এথিক্স কমিটি গাছপালা সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক তথ্য নিয়ে বিশ্লেষণ করে এবং ২০০৯-এ একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে গাছপালা নির্দিষ্ট পরিমাণ "মর্যাদার" অধিকারী, তবে "গাছপালার মর্যাদা একেবারে পরম মানের নয়।"
সিঙ্গেল-ইস্যু পার্টি ফর প্ল্যান্টস, নেদারল্যান্ডসের ২০১০ সালের সংসদ নির্বাচনে তার প্রার্থীদের প্রবেশ করিয়েছে। এটি জলবায়ু, জীববৈচিত্র্য এবং সাধারণভাবে স্থায়িত্বের মতো বিষয়গুলিতে মনোনিবেশ করে। এই জাতীয় উদ্বেগের প্রমাণ হিসাবে সমালোচনা করা হয়েছে যে আধুনিক সংস্কৃতি "সমালোচনামূলকভাবে চিন্তাভাবনা করার এবং ক্ষুদ্র নৈতিক উদ্বেগের সাথে গুরুতর পার্থক্য করার ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত করতে বাধ্য করে"। | গুস্তাভ থিওডর ফেকনার উদ্ভিদ বুদ্ধিমত্তা সম্পরকে কী বলেন? | {
"answer_start": [
359,
359
],
"text": [
"উদ্ভিদ আবেগ তাড়িত, এবং তারা কথাবার্তা, মনোযোগ এবং স্নেহের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি ঘটাতে সক্ষম",
"উদ্ভিদ আবেগ তাড়িত, এবং তারা কথাবার্তা, মনোযোগ এবং স্নেহের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি ঘটাতে সক্ষম"
]
} |
bn_wiki_1515_05 | উদ্ভিদ অধিকার বৈজ্ঞানিক যুক্তি | উদ্ভিদ পদার্থবিজ্ঞানের মতে, গাছপালার এমন এক ধরনের বোধশক্তি রয়েছে যাতে তারা পরিবেশগত পরিবর্তন বুঝতে পারে। উদ্ভিদের উপলব্ধির এই সংজ্ঞা, গাছপালা অনুভূতি বোধে সক্ষম এই ধারণা থেকে পৃথক, একটি ধারণা যেটাকে উদ্ভিদ উপলব্ধি বলা হয়। উদ্ভিদ বুদ্ধিমত্তার সাথে সম্পর্কিত পরবর্তী ধারণাটি ১৮৪৮ সালে পাওয়া যায়, যখন জার্মান পরীক্ষণ মনোবিজ্ঞানী গুস্তাভ থিওডর ফেকনার বলেন যে উদ্ভিদ আবেগ তাড়িত, এবং তারা কথাবার্তা, মনোযোগ এবং স্নেহের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি ঘটাতে সক্ষম।
অ-মানব জৈব প্রযুক্তি সম্পর্কিত সুইস ফেডারেল এথিক্স কমিটি গাছপালা সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক তথ্য নিয়ে বিশ্লেষণ করে এবং ২০০৯-এ একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে গাছপালা নির্দিষ্ট পরিমাণ "মর্যাদার" অধিকারী, তবে "গাছপালার মর্যাদা একেবারে পরম মানের নয়।"
সিঙ্গেল-ইস্যু পার্টি ফর প্ল্যান্টস, নেদারল্যান্ডসের ২০১০ সালের সংসদ নির্বাচনে তার প্রার্থীদের প্রবেশ করিয়েছে। এটি জলবায়ু, জীববৈচিত্র্য এবং সাধারণভাবে স্থায়িত্বের মতো বিষয়গুলিতে মনোনিবেশ করে। এই জাতীয় উদ্বেগের প্রমাণ হিসাবে সমালোচনা করা হয়েছে যে আধুনিক সংস্কৃতি "সমালোচনামূলকভাবে চিন্তাভাবনা করার এবং ক্ষুদ্র নৈতিক উদ্বেগের সাথে গুরুতর পার্থক্য করার ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত করতে বাধ্য করে"। | পিপল ফর দি ইথিকাল ট্রিটমেন্ট অফ অ্যানিম্যালস কোন ধরনের সংস্থা? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2063_01 | ইসলামিক সলিডারিটি গেমস | ইসলামী সংহতি খেলা বা ইসলামিক সলিডারিটি গেমস হল একটি আন্তর্জাতিক বহু-ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, যা ওআইসির সদস্য রাষ্টসমূহের ক্রীড়াবিদদের জন্য আয়োজন করা হয়। ক্রীড়া আসরটি ইসলামিক সলিডারিটি স্পোর্টস ফেডারেশন আয়োজন ও পরিচালনা করে। এর প্রথম আসর ২০১৫ সালে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামিক সলিডারিটি গেমস প্রথম ২০০৫ সালে সৌদি আরবের মক্কায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে ওআইসির ৫৭টি সদস্য রাষ্ট্র অংশগ্রহণ করে। এসকল সদস্য রাষ্ট্রের অমুসলিম ক্রীড়াবিদদেরও অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। | ইসলামী সংহতি খেলা কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2063_03 | ইসলামিক সলিডারিটি গেমস | ইসলামী সংহতি খেলা বা ইসলামিক সলিডারিটি গেমস হল একটি আন্তর্জাতিক বহু-ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, যা ওআইসির সদস্য রাষ্টসমূহের ক্রীড়াবিদদের জন্য আয়োজন করা হয়। ক্রীড়া আসরটি ইসলামিক সলিডারিটি স্পোর্টস ফেডারেশন আয়োজন ও পরিচালনা করে। এর প্রথম আসর ২০১৫ সালে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামিক সলিডারিটি গেমস প্রথম ২০০৫ সালে সৌদি আরবের মক্কায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে ওআইসির ৫৭টি সদস্য রাষ্ট্র অংশগ্রহণ করে। এসকল সদস্য রাষ্ট্রের অমুসলিম ক্রীড়াবিদদেরও অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। | ইসলামিক সলিডারিটি গেমসের প্রথম আসর কবে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হয়? | {
"answer_start": [
238,
238
],
"text": [
"২০১৫ সাল",
"২০১৫ সালে"
]
} |
bn_wiki_2063_04 | ইসলামিক সলিডারিটি গেমস | ইসলামী সংহতি খেলা বা ইসলামিক সলিডারিটি গেমস হল একটি আন্তর্জাতিক বহু-ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, যা ওআইসির সদস্য রাষ্টসমূহের ক্রীড়াবিদদের জন্য আয়োজন করা হয়। ক্রীড়া আসরটি ইসলামিক সলিডারিটি স্পোর্টস ফেডারেশন আয়োজন ও পরিচালনা করে। এর প্রথম আসর ২০১৫ সালে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামিক সলিডারিটি গেমস প্রথম ২০০৫ সালে সৌদি আরবের মক্কায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে ওআইসির ৫৭টি সদস্য রাষ্ট্র অংশগ্রহণ করে। এসকল সদস্য রাষ্ট্রের অমুসলিম ক্রীড়াবিদদেরও অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। | ইসলামিক সলিডারিটি গেমস প্রথম ২০০৫ সালে কোথায় অনুষ্ঠিত হয়? | {
"answer_start": [
311,
311
],
"text": [
"সৌদি আরবের মক্কা",
"সৌদি আরবের মক্কায়"
]
} |
bn_wiki_2063_05 | ইসলামিক সলিডারিটি গেমস | ইসলামী সংহতি খেলা বা ইসলামিক সলিডারিটি গেমস হল একটি আন্তর্জাতিক বহু-ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, যা ওআইসির সদস্য রাষ্টসমূহের ক্রীড়াবিদদের জন্য আয়োজন করা হয়। ক্রীড়া আসরটি ইসলামিক সলিডারিটি স্পোর্টস ফেডারেশন আয়োজন ও পরিচালনা করে। এর প্রথম আসর ২০১৫ সালে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামিক সলিডারিটি গেমস প্রথম ২০০৫ সালে সৌদি আরবের মক্কায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে ওআইসির ৫৭টি সদস্য রাষ্ট্র অংশগ্রহণ করে। এসকল সদস্য রাষ্ট্রের অমুসলিম ক্রীড়াবিদদেরও অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। | চতুর্থ গেমস কবে আজারবাইজানের বাকুতে অনুষ্ঠিত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0368_01 | হলদিয়া মাল্টি-মোডেল টার্মিনাল | হলদিয়া মাল্টি মোডেল টার্মিনাল হল পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বন্দরনগরী হলদিয়ার একটি বার্জ ও ছোট জাহাজের জন্য নির্নিওমান টার্মিনাল।টার্মিনারটি হলদিয়া বন্দরের কাছেই হুগলি নদীতে নির্মিত হচ্ছে। এই টার্মিনালটি ৬১ একর জমি নিয়ে গড়ে ওঠছে। টার্মিনালটি একটি নদী বন্দর হিসাবে গড়ে তোলা হবে। এই টার্মিনাল নির্মান করছে ভারতীয় অভ্যান্তরিন জলপথ কর্তৃপক্ষ পশ্চিমবঙ্গ ও কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট এর সাহায্যে। এই টার্মিনালটি নির্মিত হলে হলদিয়া থেকে পন্য সহজেই বারানসী পর্যন্ত পাঠানো যাবে জলপথে।
হলদিয়ায় মাল্টিমোডাল টার্মিনালটি হলদিয়া ডক কমপ্লেক্সে ৭১.১৬৬ একর জমিতে (মূল টার্মিনালের জন্য ৬১ একর এবং রেল যোগাযোগের জন্য ১০.১৬৬ একর) দুই ধাপে নির্মিত হচ্ছে। প্রথম ধাপে, জলভাগের কাজগুলি, প্রধানত জেটি এবং সম্পর্কিত সুবিধা সরবরাহ করা হচ্ছে। দ্বিতীয় ধাপে, উপকূলীয় নির্মাণ এবং রেল যোগাযোগের সাথে প্রথম পর্যায়ের অবকাঠামো ছাড়িয়ে টার্মিনালের অবকাঠামোটি সম্প্রসারণ করা হবে। সমাপ্তির পরে, টার্মিনালের পণ্য পরিবহনের বার্ষিক ক্ষমতা হবে ৩.০৭ মিলিয়ন টন। সড়ক পথ ও রেলপথের তুলনায় জলপথে পনওয পরিবহনের খড়চ কম হওয়ায় ভারত সরকার জলপথে পন্য পরিবহনের সিদ্ধান্ত নেয়। এর জন্য সরকার ঘোষণা করে হলদিয়া থেকে এলাহাবাদ পর্যন্ত জলপথে পন্য পরিবহন করা হবে। এর জন্য সরকার হুগলি ও গঙ্গা নদীতে ছোট জাহাজ বা বার্জ চলাচলের জন্য পরিকাঠাও গড়ে তুলতে শুরু করে। সরকার থেকে বলা হয় জলপথে পন্য পরিবহনের জন্য হলদিয়া সাহেবগঞ্জ ও বারানসীতে টার্মিনাল গড়া হবে। এই লক্ষ্যে হলদিয়াতে মাল্টি মোডেল টার্মিনাল নির্মান শুরু হয়। ৬ নভেম্বর ২০১৭ সালে, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় হলদিয়া মাল্টি-মোডেল টার্মিনালের নির্মাণের জন্য উপকূলীয় নিয়ন্ত্রণ অঞ্চলের ছাড়পত্র প্রদান করে। ₹৪০.২২ কোটি টাকা ব্যয়ে হলদিয়া ডক কমপ্লেক্সের ৬১ একর জমিটি কলকাতা বন্দর ট্রাস্টের কাছ থেকে ৩০ বছরের ইজারা নেওয়া হয় এবং ২৩ এপ্রিল ২০১৮ সালে ইজারা নিবন্ধিত হয়।
স্থায়ী অর্থ কমিটি ১৭ অগাস্ট ২০১৬ থেকে ৫ অক্টোবর ২০১৬ সাল প্রকল্পের পর্যন্ত মূল্যায়ন করে। মূল্যায়ন করার পরে আনুমানিক ব্যয় ধরা হয় ₹৪৯৫ কোটি টাকা। ৩০ জুন ২০১৭ সালে, আইটিডি সিমেন্টেশন ইন্ডিয়া লিমিটেড'কে কাজের চুক্তি প্রদান করা হয়। জুলাই ২০১৭ সালে, প্রকল্পটি শুরু হয়। ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে প্রকল্পটি সমাপ্ত হওয়ার কথা রয়েছে। তবে, ৩১ জানুয়ারি ২০২০ সালের হিসাবে ₹৩৫১.০৮ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পের ৭৮.২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। মাল্টিমোডাল টার্মিনালের নির্মাণের আনুমানিক মোট ব্যয় ৫৯৫.৩৬ কোটি টাকা, যার মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ৫১৭.৩৬ কোটি টাকা এবং দ্বিতীয় পর্যায়- রেল যোগাযোগ সহ: ৭৮.০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। পশ্চিমবঙ্গে প্রস্তাবিত হলদিয়া বহু উদ্দেশ্যসাধক টার্মিনালটি পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তর-পূর্ব ভারতে পণ্য পরিবহনের একটি প্রধান কেন্দ্র হয়ে উঠবে।আগামী ২০১৮ সালের মধ্যে ৫.৯২ এমএমটিপিএ মাল পরিবহনের প্রতিশ্রুতি ও সম্ভাবনা রয়েছে এই টার্মিনালটির। যে সমস্ত প্রধান প্রধান পণ্য এই টার্মিনালটির মাধ্যমে পরিবহন করাহবে তার মধ্যে রয়েছে – ফ্লাই অ্যাশ, বনস্পতি তেল, সিমেন্ট ইত্যাদি। | হলদিয়া মাল্টি মোডেল টার্মিনাল কী? | {
"answer_start": [
34,
118
],
"text": [
"পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বন্দরনগরী হলদিয়ার একটি বার্জ ও ছোট জাহাজের জন্য নির্নিওমান টার্মিনাল",
"নির্নিওমান টার্মিনাল"
]
} |
bn_wiki_0368_02 | হলদিয়া মাল্টি-মোডেল টার্মিনাল | হলদিয়া মাল্টি মোডেল টার্মিনাল হল পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বন্দরনগরী হলদিয়ার একটি বার্জ ও ছোট জাহাজের জন্য নির্নিওমান টার্মিনাল।টার্মিনারটি হলদিয়া বন্দরের কাছেই হুগলি নদীতে নির্মিত হচ্ছে। এই টার্মিনালটি ৬১ একর জমি নিয়ে গড়ে ওঠছে। টার্মিনালটি একটি নদী বন্দর হিসাবে গড়ে তোলা হবে। এই টার্মিনাল নির্মান করছে ভারতীয় অভ্যান্তরিন জলপথ কর্তৃপক্ষ পশ্চিমবঙ্গ ও কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট এর সাহায্যে। এই টার্মিনালটি নির্মিত হলে হলদিয়া থেকে পন্য সহজেই বারানসী পর্যন্ত পাঠানো যাবে জলপথে।
হলদিয়ায় মাল্টিমোডাল টার্মিনালটি হলদিয়া ডক কমপ্লেক্সে ৭১.১৬৬ একর জমিতে (মূল টার্মিনালের জন্য ৬১ একর এবং রেল যোগাযোগের জন্য ১০.১৬৬ একর) দুই ধাপে নির্মিত হচ্ছে। প্রথম ধাপে, জলভাগের কাজগুলি, প্রধানত জেটি এবং সম্পর্কিত সুবিধা সরবরাহ করা হচ্ছে। দ্বিতীয় ধাপে, উপকূলীয় নির্মাণ এবং রেল যোগাযোগের সাথে প্রথম পর্যায়ের অবকাঠামো ছাড়িয়ে টার্মিনালের অবকাঠামোটি সম্প্রসারণ করা হবে। সমাপ্তির পরে, টার্মিনালের পণ্য পরিবহনের বার্ষিক ক্ষমতা হবে ৩.০৭ মিলিয়ন টন। সড়ক পথ ও রেলপথের তুলনায় জলপথে পনওয পরিবহনের খড়চ কম হওয়ায় ভারত সরকার জলপথে পন্য পরিবহনের সিদ্ধান্ত নেয়। এর জন্য সরকার ঘোষণা করে হলদিয়া থেকে এলাহাবাদ পর্যন্ত জলপথে পন্য পরিবহন করা হবে। এর জন্য সরকার হুগলি ও গঙ্গা নদীতে ছোট জাহাজ বা বার্জ চলাচলের জন্য পরিকাঠাও গড়ে তুলতে শুরু করে। সরকার থেকে বলা হয় জলপথে পন্য পরিবহনের জন্য হলদিয়া সাহেবগঞ্জ ও বারানসীতে টার্মিনাল গড়া হবে। এই লক্ষ্যে হলদিয়াতে মাল্টি মোডেল টার্মিনাল নির্মান শুরু হয়। ৬ নভেম্বর ২০১৭ সালে, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় হলদিয়া মাল্টি-মোডেল টার্মিনালের নির্মাণের জন্য উপকূলীয় নিয়ন্ত্রণ অঞ্চলের ছাড়পত্র প্রদান করে। ₹৪০.২২ কোটি টাকা ব্যয়ে হলদিয়া ডক কমপ্লেক্সের ৬১ একর জমিটি কলকাতা বন্দর ট্রাস্টের কাছ থেকে ৩০ বছরের ইজারা নেওয়া হয় এবং ২৩ এপ্রিল ২০১৮ সালে ইজারা নিবন্ধিত হয়।
স্থায়ী অর্থ কমিটি ১৭ অগাস্ট ২০১৬ থেকে ৫ অক্টোবর ২০১৬ সাল প্রকল্পের পর্যন্ত মূল্যায়ন করে। মূল্যায়ন করার পরে আনুমানিক ব্যয় ধরা হয় ₹৪৯৫ কোটি টাকা। ৩০ জুন ২০১৭ সালে, আইটিডি সিমেন্টেশন ইন্ডিয়া লিমিটেড'কে কাজের চুক্তি প্রদান করা হয়। জুলাই ২০১৭ সালে, প্রকল্পটি শুরু হয়। ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে প্রকল্পটি সমাপ্ত হওয়ার কথা রয়েছে। তবে, ৩১ জানুয়ারি ২০২০ সালের হিসাবে ₹৩৫১.০৮ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পের ৭৮.২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। মাল্টিমোডাল টার্মিনালের নির্মাণের আনুমানিক মোট ব্যয় ৫৯৫.৩৬ কোটি টাকা, যার মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ৫১৭.৩৬ কোটি টাকা এবং দ্বিতীয় পর্যায়- রেল যোগাযোগ সহ: ৭৮.০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। পশ্চিমবঙ্গে প্রস্তাবিত হলদিয়া বহু উদ্দেশ্যসাধক টার্মিনালটি পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তর-পূর্ব ভারতে পণ্য পরিবহনের একটি প্রধান কেন্দ্র হয়ে উঠবে।আগামী ২০১৮ সালের মধ্যে ৫.৯২ এমএমটিপিএ মাল পরিবহনের প্রতিশ্রুতি ও সম্ভাবনা রয়েছে এই টার্মিনালটির। যে সমস্ত প্রধান প্রধান পণ্য এই টার্মিনালটির মাধ্যমে পরিবহন করাহবে তার মধ্যে রয়েছে – ফ্লাই অ্যাশ, বনস্পতি তেল, সিমেন্ট ইত্যাদি। | হলদিয়া মাল্টি মোডেল টার্মিনাল কত জমি নিয়ে গড়ে ওঠছে? | {
"answer_start": [
215,
215
],
"text": [
"৬১ একর",
"৬১ একর"
]
} |
bn_wiki_0368_03 | হলদিয়া মাল্টি-মোডেল টার্মিনাল | হলদিয়া মাল্টি মোডেল টার্মিনাল হল পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বন্দরনগরী হলদিয়ার একটি বার্জ ও ছোট জাহাজের জন্য নির্নিওমান টার্মিনাল।টার্মিনারটি হলদিয়া বন্দরের কাছেই হুগলি নদীতে নির্মিত হচ্ছে। এই টার্মিনালটি ৬১ একর জমি নিয়ে গড়ে ওঠছে। টার্মিনালটি একটি নদী বন্দর হিসাবে গড়ে তোলা হবে। এই টার্মিনাল নির্মান করছে ভারতীয় অভ্যান্তরিন জলপথ কর্তৃপক্ষ পশ্চিমবঙ্গ ও কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট এর সাহায্যে। এই টার্মিনালটি নির্মিত হলে হলদিয়া থেকে পন্য সহজেই বারানসী পর্যন্ত পাঠানো যাবে জলপথে।
হলদিয়ায় মাল্টিমোডাল টার্মিনালটি হলদিয়া ডক কমপ্লেক্সে ৭১.১৬৬ একর জমিতে (মূল টার্মিনালের জন্য ৬১ একর এবং রেল যোগাযোগের জন্য ১০.১৬৬ একর) দুই ধাপে নির্মিত হচ্ছে। প্রথম ধাপে, জলভাগের কাজগুলি, প্রধানত জেটি এবং সম্পর্কিত সুবিধা সরবরাহ করা হচ্ছে। দ্বিতীয় ধাপে, উপকূলীয় নির্মাণ এবং রেল যোগাযোগের সাথে প্রথম পর্যায়ের অবকাঠামো ছাড়িয়ে টার্মিনালের অবকাঠামোটি সম্প্রসারণ করা হবে। সমাপ্তির পরে, টার্মিনালের পণ্য পরিবহনের বার্ষিক ক্ষমতা হবে ৩.০৭ মিলিয়ন টন। সড়ক পথ ও রেলপথের তুলনায় জলপথে পনওয পরিবহনের খড়চ কম হওয়ায় ভারত সরকার জলপথে পন্য পরিবহনের সিদ্ধান্ত নেয়। এর জন্য সরকার ঘোষণা করে হলদিয়া থেকে এলাহাবাদ পর্যন্ত জলপথে পন্য পরিবহন করা হবে। এর জন্য সরকার হুগলি ও গঙ্গা নদীতে ছোট জাহাজ বা বার্জ চলাচলের জন্য পরিকাঠাও গড়ে তুলতে শুরু করে। সরকার থেকে বলা হয় জলপথে পন্য পরিবহনের জন্য হলদিয়া সাহেবগঞ্জ ও বারানসীতে টার্মিনাল গড়া হবে। এই লক্ষ্যে হলদিয়াতে মাল্টি মোডেল টার্মিনাল নির্মান শুরু হয়। ৬ নভেম্বর ২০১৭ সালে, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় হলদিয়া মাল্টি-মোডেল টার্মিনালের নির্মাণের জন্য উপকূলীয় নিয়ন্ত্রণ অঞ্চলের ছাড়পত্র প্রদান করে। ₹৪০.২২ কোটি টাকা ব্যয়ে হলদিয়া ডক কমপ্লেক্সের ৬১ একর জমিটি কলকাতা বন্দর ট্রাস্টের কাছ থেকে ৩০ বছরের ইজারা নেওয়া হয় এবং ২৩ এপ্রিল ২০১৮ সালে ইজারা নিবন্ধিত হয়।
স্থায়ী অর্থ কমিটি ১৭ অগাস্ট ২০১৬ থেকে ৫ অক্টোবর ২০১৬ সাল প্রকল্পের পর্যন্ত মূল্যায়ন করে। মূল্যায়ন করার পরে আনুমানিক ব্যয় ধরা হয় ₹৪৯৫ কোটি টাকা। ৩০ জুন ২০১৭ সালে, আইটিডি সিমেন্টেশন ইন্ডিয়া লিমিটেড'কে কাজের চুক্তি প্রদান করা হয়। জুলাই ২০১৭ সালে, প্রকল্পটি শুরু হয়। ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে প্রকল্পটি সমাপ্ত হওয়ার কথা রয়েছে। তবে, ৩১ জানুয়ারি ২০২০ সালের হিসাবে ₹৩৫১.০৮ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পের ৭৮.২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। মাল্টিমোডাল টার্মিনালের নির্মাণের আনুমানিক মোট ব্যয় ৫৯৫.৩৬ কোটি টাকা, যার মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ৫১৭.৩৬ কোটি টাকা এবং দ্বিতীয় পর্যায়- রেল যোগাযোগ সহ: ৭৮.০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। পশ্চিমবঙ্গে প্রস্তাবিত হলদিয়া বহু উদ্দেশ্যসাধক টার্মিনালটি পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তর-পূর্ব ভারতে পণ্য পরিবহনের একটি প্রধান কেন্দ্র হয়ে উঠবে।আগামী ২০১৮ সালের মধ্যে ৫.৯২ এমএমটিপিএ মাল পরিবহনের প্রতিশ্রুতি ও সম্ভাবনা রয়েছে এই টার্মিনালটির। যে সমস্ত প্রধান প্রধান পণ্য এই টার্মিনালটির মাধ্যমে পরিবহন করাহবে তার মধ্যে রয়েছে – ফ্লাই অ্যাশ, বনস্পতি তেল, সিমেন্ট ইত্যাদি। | হলদিয়া মাল্টি মোডেল টার্মিনালের পণ্য পরিবহনের বার্ষিক ক্ষমতা কত হবে? | {
"answer_start": [
920,
920
],
"text": [
"৩.০৭ মিলিয়ন টন",
"৩.০৭ মিলিয়ন টন"
]
} |
bn_wiki_0368_05 | হলদিয়া মাল্টি-মোডেল টার্মিনাল | হলদিয়া মাল্টি মোডেল টার্মিনাল হল পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বন্দরনগরী হলদিয়ার একটি বার্জ ও ছোট জাহাজের জন্য নির্নিওমান টার্মিনাল।টার্মিনারটি হলদিয়া বন্দরের কাছেই হুগলি নদীতে নির্মিত হচ্ছে। এই টার্মিনালটি ৬১ একর জমি নিয়ে গড়ে ওঠছে। টার্মিনালটি একটি নদী বন্দর হিসাবে গড়ে তোলা হবে। এই টার্মিনাল নির্মান করছে ভারতীয় অভ্যান্তরিন জলপথ কর্তৃপক্ষ পশ্চিমবঙ্গ ও কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট এর সাহায্যে। এই টার্মিনালটি নির্মিত হলে হলদিয়া থেকে পন্য সহজেই বারানসী পর্যন্ত পাঠানো যাবে জলপথে।
হলদিয়ায় মাল্টিমোডাল টার্মিনালটি হলদিয়া ডক কমপ্লেক্সে ৭১.১৬৬ একর জমিতে (মূল টার্মিনালের জন্য ৬১ একর এবং রেল যোগাযোগের জন্য ১০.১৬৬ একর) দুই ধাপে নির্মিত হচ্ছে। প্রথম ধাপে, জলভাগের কাজগুলি, প্রধানত জেটি এবং সম্পর্কিত সুবিধা সরবরাহ করা হচ্ছে। দ্বিতীয় ধাপে, উপকূলীয় নির্মাণ এবং রেল যোগাযোগের সাথে প্রথম পর্যায়ের অবকাঠামো ছাড়িয়ে টার্মিনালের অবকাঠামোটি সম্প্রসারণ করা হবে। সমাপ্তির পরে, টার্মিনালের পণ্য পরিবহনের বার্ষিক ক্ষমতা হবে ৩.০৭ মিলিয়ন টন। সড়ক পথ ও রেলপথের তুলনায় জলপথে পনওয পরিবহনের খড়চ কম হওয়ায় ভারত সরকার জলপথে পন্য পরিবহনের সিদ্ধান্ত নেয়। এর জন্য সরকার ঘোষণা করে হলদিয়া থেকে এলাহাবাদ পর্যন্ত জলপথে পন্য পরিবহন করা হবে। এর জন্য সরকার হুগলি ও গঙ্গা নদীতে ছোট জাহাজ বা বার্জ চলাচলের জন্য পরিকাঠাও গড়ে তুলতে শুরু করে। সরকার থেকে বলা হয় জলপথে পন্য পরিবহনের জন্য হলদিয়া সাহেবগঞ্জ ও বারানসীতে টার্মিনাল গড়া হবে। এই লক্ষ্যে হলদিয়াতে মাল্টি মোডেল টার্মিনাল নির্মান শুরু হয়। ৬ নভেম্বর ২০১৭ সালে, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় হলদিয়া মাল্টি-মোডেল টার্মিনালের নির্মাণের জন্য উপকূলীয় নিয়ন্ত্রণ অঞ্চলের ছাড়পত্র প্রদান করে। ₹৪০.২২ কোটি টাকা ব্যয়ে হলদিয়া ডক কমপ্লেক্সের ৬১ একর জমিটি কলকাতা বন্দর ট্রাস্টের কাছ থেকে ৩০ বছরের ইজারা নেওয়া হয় এবং ২৩ এপ্রিল ২০১৮ সালে ইজারা নিবন্ধিত হয়।
স্থায়ী অর্থ কমিটি ১৭ অগাস্ট ২০১৬ থেকে ৫ অক্টোবর ২০১৬ সাল প্রকল্পের পর্যন্ত মূল্যায়ন করে। মূল্যায়ন করার পরে আনুমানিক ব্যয় ধরা হয় ₹৪৯৫ কোটি টাকা। ৩০ জুন ২০১৭ সালে, আইটিডি সিমেন্টেশন ইন্ডিয়া লিমিটেড'কে কাজের চুক্তি প্রদান করা হয়। জুলাই ২০১৭ সালে, প্রকল্পটি শুরু হয়। ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে প্রকল্পটি সমাপ্ত হওয়ার কথা রয়েছে। তবে, ৩১ জানুয়ারি ২০২০ সালের হিসাবে ₹৩৫১.০৮ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পের ৭৮.২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। মাল্টিমোডাল টার্মিনালের নির্মাণের আনুমানিক মোট ব্যয় ৫৯৫.৩৬ কোটি টাকা, যার মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ৫১৭.৩৬ কোটি টাকা এবং দ্বিতীয় পর্যায়- রেল যোগাযোগ সহ: ৭৮.০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। পশ্চিমবঙ্গে প্রস্তাবিত হলদিয়া বহু উদ্দেশ্যসাধক টার্মিনালটি পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তর-পূর্ব ভারতে পণ্য পরিবহনের একটি প্রধান কেন্দ্র হয়ে উঠবে।আগামী ২০১৮ সালের মধ্যে ৫.৯২ এমএমটিপিএ মাল পরিবহনের প্রতিশ্রুতি ও সম্ভাবনা রয়েছে এই টার্মিনালটির। যে সমস্ত প্রধান প্রধান পণ্য এই টার্মিনালটির মাধ্যমে পরিবহন করাহবে তার মধ্যে রয়েছে – ফ্লাই অ্যাশ, বনস্পতি তেল, সিমেন্ট ইত্যাদি। | হলদিয়া মাল্টি মোডেল টার্মিনাল কত সালে চালু হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0151_01 | এপোলোনিয়াসের সমস্যা | সমতলীয় ইউক্লীডিয় জ্যামিতিতে এপোলোনিয়াসের সমস্যাটি হলোঃ এমন বৃত্ত আঁকতে হবে যা সমতলে অবস্থিত প্রদত্ত তিনটি বৃত্তের ট্যানজেন্ট হবে। পেরগা'র এপোলোনিয়াস (খ্রীষ্ট পূর্ব ২৬২ থেকে খ্রীষ্ট পূর্ব ১৯০, অথবা এর কাছাকাছি) নিজে এই সমস্যা তৈরী করে নিজেই সমাধান করেন। তার সমাধান তার বই এ উল্লেখ করেন; তার এই কর্ম হারিয়ে গিয়েছিল, কিন্তু খ্রীষ্টিয় ৪র্থ শতকের এক পাপ্পাস অব আলেক্সান্দ্রিয়াএর প্রতিবেদন অনুসারে বলা হয়েছে এপোলোনিয়াসের উক্ত কর্মটি টিকে আছে। প্রদত্ত তিনটি বৃত্তের আটটি ভিন্ন ভিন্ন বৃত্ত রয়েছে যারা বৃত্তগুলোর ট্যানজেন্ট এবং প্রত্যেকটি সমাধানই প্রদত্ত তিনটি বৃত্ত ভিন্ন ভিন্ন পথ ঘেঁষে যায়ঃ প্রতিটি সমাধানে, একটি ভিন্ন উপসেট তিনটি বৃত্ত ঘিরে রাখে (এর পরিপূরক বাদে) এবং এখানে একটি সেটের আটটি করে উপসেট আছে যাদের সদস্য সংখ্যা হলো ৩, যখন ৮=২৩। ১৬ শতকে, আদ্রিয়ান ভ্যান রুমেন এই সমস্যাটি ছেদকৃত পরাবৃত্ত দিয়ে সমাধান করেন, কিন্তু এই সমাধানটি কেবল রুলার এবং কম্পাস ব্যবহার করে করা যায়না। ফ্রান্সিস ভিয়েত কিছু লিমিটিং কেইস কাজে লাগিয়ে একটি সমাধান তৈরী করেনঃ এখানে তিনটি বৃত্তের যেকোনো একটি বৃত্ত একেবারে সংকুচিত হয়ে যেতে পারে যার ব্যাসার্ধ হবে শূন্য (একটি বিন্দু) অথবা ব্যাসার্ধ বেড়ে একেবারে অসীমও হয়ে যেতে পারে (একটি রেখা)। ভিয়েতের এই সহজ পদ্ধতি অনেক কঠিন সমস্যা সমাধানেও ব্যবহৃত হয়, এবং একে এপোলোনিয়াসের পদ্ধতির যুক্তিযুক্ত পুনর্গঠন বলে বিবেচনা করা হয়। আইজ্যাক নিউটন ভ্যান রুমেনের পদ্ধতিটিকে আরো সহজ করে তুলেন, তিনি দেখিয়েছেন এপোলোনিয়াসের এই সমস্যা তিনটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে একটি নির্দিষ্ট স্থান খোঁজার সমতুল্য। এই ধারণাটি লোরান এর মত অনেক ন্যাভিগেশন এবং পজিশনিং সিস্টেমে ব্যবহার করা হয়। | সমতলীয় ইউক্লীডিয় জ্যামিতিতে এপোলোনিয়াসের সমস্যাটি কী? | {
"answer_start": [
58,
58
],
"text": [
"এমন বৃত্ত আঁকতে হবে যা সমতলে অবস্থিত প্রদত্ত তিনটি বৃত্তের ট্যানজেন্ট হবে",
"এমন বৃত্ত আঁকতে হবে যা সমতলে অবস্থিত প্রদত্ত তিনটি বৃত্তের ট্যানজেন্ট হবে"
]
} |
bn_wiki_0151_02 | এপোলোনিয়াসের সমস্যা | সমতলীয় ইউক্লীডিয় জ্যামিতিতে এপোলোনিয়াসের সমস্যাটি হলোঃ এমন বৃত্ত আঁকতে হবে যা সমতলে অবস্থিত প্রদত্ত তিনটি বৃত্তের ট্যানজেন্ট হবে। পেরগা'র এপোলোনিয়াস (খ্রীষ্ট পূর্ব ২৬২ থেকে খ্রীষ্ট পূর্ব ১৯০, অথবা এর কাছাকাছি) নিজে এই সমস্যা তৈরী করে নিজেই সমাধান করেন। তার সমাধান তার বই এ উল্লেখ করেন; তার এই কর্ম হারিয়ে গিয়েছিল, কিন্তু খ্রীষ্টিয় ৪র্থ শতকের এক পাপ্পাস অব আলেক্সান্দ্রিয়াএর প্রতিবেদন অনুসারে বলা হয়েছে এপোলোনিয়াসের উক্ত কর্মটি টিকে আছে। প্রদত্ত তিনটি বৃত্তের আটটি ভিন্ন ভিন্ন বৃত্ত রয়েছে যারা বৃত্তগুলোর ট্যানজেন্ট এবং প্রত্যেকটি সমাধানই প্রদত্ত তিনটি বৃত্ত ভিন্ন ভিন্ন পথ ঘেঁষে যায়ঃ প্রতিটি সমাধানে, একটি ভিন্ন উপসেট তিনটি বৃত্ত ঘিরে রাখে (এর পরিপূরক বাদে) এবং এখানে একটি সেটের আটটি করে উপসেট আছে যাদের সদস্য সংখ্যা হলো ৩, যখন ৮=২৩। ১৬ শতকে, আদ্রিয়ান ভ্যান রুমেন এই সমস্যাটি ছেদকৃত পরাবৃত্ত দিয়ে সমাধান করেন, কিন্তু এই সমাধানটি কেবল রুলার এবং কম্পাস ব্যবহার করে করা যায়না। ফ্রান্সিস ভিয়েত কিছু লিমিটিং কেইস কাজে লাগিয়ে একটি সমাধান তৈরী করেনঃ এখানে তিনটি বৃত্তের যেকোনো একটি বৃত্ত একেবারে সংকুচিত হয়ে যেতে পারে যার ব্যাসার্ধ হবে শূন্য (একটি বিন্দু) অথবা ব্যাসার্ধ বেড়ে একেবারে অসীমও হয়ে যেতে পারে (একটি রেখা)। ভিয়েতের এই সহজ পদ্ধতি অনেক কঠিন সমস্যা সমাধানেও ব্যবহৃত হয়, এবং একে এপোলোনিয়াসের পদ্ধতির যুক্তিযুক্ত পুনর্গঠন বলে বিবেচনা করা হয়। আইজ্যাক নিউটন ভ্যান রুমেনের পদ্ধতিটিকে আরো সহজ করে তুলেন, তিনি দেখিয়েছেন এপোলোনিয়াসের এই সমস্যা তিনটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে একটি নির্দিষ্ট স্থান খোঁজার সমতুল্য। এই ধারণাটি লোরান এর মত অনেক ন্যাভিগেশন এবং পজিশনিং সিস্টেমে ব্যবহার করা হয়। | প্রদত্ত তিনটি বৃত্তের কয়টি ভিন্ন ভিন্ন বৃত্ত রয়েছে যারা বৃত্তগুলোর ট্যানজেন্ট? | {
"answer_start": [
469,
469
],
"text": [
"আটটি",
"আটটি"
]
} |
bn_wiki_0151_03 | এপোলোনিয়াসের সমস্যা | সমতলীয় ইউক্লীডিয় জ্যামিতিতে এপোলোনিয়াসের সমস্যাটি হলোঃ এমন বৃত্ত আঁকতে হবে যা সমতলে অবস্থিত প্রদত্ত তিনটি বৃত্তের ট্যানজেন্ট হবে। পেরগা'র এপোলোনিয়াস (খ্রীষ্ট পূর্ব ২৬২ থেকে খ্রীষ্ট পূর্ব ১৯০, অথবা এর কাছাকাছি) নিজে এই সমস্যা তৈরী করে নিজেই সমাধান করেন। তার সমাধান তার বই এ উল্লেখ করেন; তার এই কর্ম হারিয়ে গিয়েছিল, কিন্তু খ্রীষ্টিয় ৪র্থ শতকের এক পাপ্পাস অব আলেক্সান্দ্রিয়াএর প্রতিবেদন অনুসারে বলা হয়েছে এপোলোনিয়াসের উক্ত কর্মটি টিকে আছে। প্রদত্ত তিনটি বৃত্তের আটটি ভিন্ন ভিন্ন বৃত্ত রয়েছে যারা বৃত্তগুলোর ট্যানজেন্ট এবং প্রত্যেকটি সমাধানই প্রদত্ত তিনটি বৃত্ত ভিন্ন ভিন্ন পথ ঘেঁষে যায়ঃ প্রতিটি সমাধানে, একটি ভিন্ন উপসেট তিনটি বৃত্ত ঘিরে রাখে (এর পরিপূরক বাদে) এবং এখানে একটি সেটের আটটি করে উপসেট আছে যাদের সদস্য সংখ্যা হলো ৩, যখন ৮=২৩। ১৬ শতকে, আদ্রিয়ান ভ্যান রুমেন এই সমস্যাটি ছেদকৃত পরাবৃত্ত দিয়ে সমাধান করেন, কিন্তু এই সমাধানটি কেবল রুলার এবং কম্পাস ব্যবহার করে করা যায়না। ফ্রান্সিস ভিয়েত কিছু লিমিটিং কেইস কাজে লাগিয়ে একটি সমাধান তৈরী করেনঃ এখানে তিনটি বৃত্তের যেকোনো একটি বৃত্ত একেবারে সংকুচিত হয়ে যেতে পারে যার ব্যাসার্ধ হবে শূন্য (একটি বিন্দু) অথবা ব্যাসার্ধ বেড়ে একেবারে অসীমও হয়ে যেতে পারে (একটি রেখা)। ভিয়েতের এই সহজ পদ্ধতি অনেক কঠিন সমস্যা সমাধানেও ব্যবহৃত হয়, এবং একে এপোলোনিয়াসের পদ্ধতির যুক্তিযুক্ত পুনর্গঠন বলে বিবেচনা করা হয়। আইজ্যাক নিউটন ভ্যান রুমেনের পদ্ধতিটিকে আরো সহজ করে তুলেন, তিনি দেখিয়েছেন এপোলোনিয়াসের এই সমস্যা তিনটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে একটি নির্দিষ্ট স্থান খোঁজার সমতুল্য। এই ধারণাটি লোরান এর মত অনেক ন্যাভিগেশন এবং পজিশনিং সিস্টেমে ব্যবহার করা হয়। | আদ্রিয়ান ভ্যান রুমেন এপোলোনিয়াসের সমস্যাটি কী দিয়ে সমাধান করেন? | {
"answer_start": [
790,
790
],
"text": [
"ছেদকৃত পরাবৃত্ত দিয়ে",
"ছেদকৃত পরাবৃত্ত দিয়ে"
]
} |
bn_wiki_0151_05 | এপোলোনিয়াসের সমস্যা | সমতলীয় ইউক্লীডিয় জ্যামিতিতে এপোলোনিয়াসের সমস্যাটি হলোঃ এমন বৃত্ত আঁকতে হবে যা সমতলে অবস্থিত প্রদত্ত তিনটি বৃত্তের ট্যানজেন্ট হবে। পেরগা'র এপোলোনিয়াস (খ্রীষ্ট পূর্ব ২৬২ থেকে খ্রীষ্ট পূর্ব ১৯০, অথবা এর কাছাকাছি) নিজে এই সমস্যা তৈরী করে নিজেই সমাধান করেন। তার সমাধান তার বই এ উল্লেখ করেন; তার এই কর্ম হারিয়ে গিয়েছিল, কিন্তু খ্রীষ্টিয় ৪র্থ শতকের এক পাপ্পাস অব আলেক্সান্দ্রিয়াএর প্রতিবেদন অনুসারে বলা হয়েছে এপোলোনিয়াসের উক্ত কর্মটি টিকে আছে। প্রদত্ত তিনটি বৃত্তের আটটি ভিন্ন ভিন্ন বৃত্ত রয়েছে যারা বৃত্তগুলোর ট্যানজেন্ট এবং প্রত্যেকটি সমাধানই প্রদত্ত তিনটি বৃত্ত ভিন্ন ভিন্ন পথ ঘেঁষে যায়ঃ প্রতিটি সমাধানে, একটি ভিন্ন উপসেট তিনটি বৃত্ত ঘিরে রাখে (এর পরিপূরক বাদে) এবং এখানে একটি সেটের আটটি করে উপসেট আছে যাদের সদস্য সংখ্যা হলো ৩, যখন ৮=২৩। ১৬ শতকে, আদ্রিয়ান ভ্যান রুমেন এই সমস্যাটি ছেদকৃত পরাবৃত্ত দিয়ে সমাধান করেন, কিন্তু এই সমাধানটি কেবল রুলার এবং কম্পাস ব্যবহার করে করা যায়না। ফ্রান্সিস ভিয়েত কিছু লিমিটিং কেইস কাজে লাগিয়ে একটি সমাধান তৈরী করেনঃ এখানে তিনটি বৃত্তের যেকোনো একটি বৃত্ত একেবারে সংকুচিত হয়ে যেতে পারে যার ব্যাসার্ধ হবে শূন্য (একটি বিন্দু) অথবা ব্যাসার্ধ বেড়ে একেবারে অসীমও হয়ে যেতে পারে (একটি রেখা)। ভিয়েতের এই সহজ পদ্ধতি অনেক কঠিন সমস্যা সমাধানেও ব্যবহৃত হয়, এবং একে এপোলোনিয়াসের পদ্ধতির যুক্তিযুক্ত পুনর্গঠন বলে বিবেচনা করা হয়। আইজ্যাক নিউটন ভ্যান রুমেনের পদ্ধতিটিকে আরো সহজ করে তুলেন, তিনি দেখিয়েছেন এপোলোনিয়াসের এই সমস্যা তিনটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে একটি নির্দিষ্ট স্থান খোঁজার সমতুল্য। এই ধারণাটি লোরান এর মত অনেক ন্যাভিগেশন এবং পজিশনিং সিস্টেমে ব্যবহার করা হয়। | আইজ্যাক নিউটন কী দেখিয়েছেন? | {
"answer_start": [
1339,
1339
],
"text": [
"এপোলোনিয়াসের এই সমস্যা তিনটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে একটি নির্দিষ্ট স্থান খোঁজার সমতুল্য",
"এপোলোনিয়াসের এই সমস্যা তিনটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে একটি নির্দিষ্ট স্থান খোঁজার সমতুল্য"
]
} |
bn_wiki_0657_05 | উবুন্টু (লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন) | উবুন্টু গ্নোম ডেস্কটপ সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠত কিন্তু উবুন্টু ১১.০৪ থেকে ইউনিটি ডেস্কটপের উপর গড়ে উঠছে, যেটি প্রচুর আধুনিক ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশনসহ নির্দিষ্টভাবে ফ্রি, সহজ এবং ভাল ইন্টারফেস প্রদান করে। ইউনিটি মধ্যকার সফ্টওয়্যারের পাশাপাশি , উবুন্টুতে রয়েছে ওপেনঅফিস.অর্গ বর্তমানে লিব্রেঅফিস, মোজিলা ফায়ারফক্স ওয়েব ব্রাউজার এবং গিম্প গ্রাফিক্স সম্পাদক। এতে রয়েছে গান শোনার জন্য রিদমবক্স মিউজিক প্লেয়ার, মুভি দেখার জন্য টোটেম মুভি প্লেয়ার এবং আরও অনেক কিছু।
৬.০৬ সংস্করণ লাইভ সিডি এবং ইনস্টল সিডি কে একত্রিত করে একটি কম্প্যাক্ট ডিস্ক ছেড়েছে। এই ডিস্কটি ইনস্টলেশন ছাড়াই বুট হয়ে সব রকম ফিচার সমৃদ্ধ ডেস্কটপে চলে আসে এবং পরবর্তীতে ইউবিকুইটি গ্রাফিক্যাল ইনস্টলারের সাহায্য ইনস্টল করা যায়। ইনস্টলেশন প্রক্রিয়াটি লাইভ ডেস্কটপের সকল ডকুমেন্ট অক্ষত রাখে। টেক্স-মোডে ডেবিয়ান-ইনস্টলার ব্যবহার করে ইনস্টল হওয়া ডিস্কও ডাউনলোডের জন্য পাওয়া যায়।
প্রতিবছর উবুন্টুর দুটি করে সংস্করণ প্রকাশিত হয় এবং প্রকাশের বছর এবং মাস এর উপর ভিত্তি করে এর সফটওয়্যার সংস্করণ নাম্বার নির্ধারণ করা হয়। উদাহরণ স্বরূপ উবুন্টুর প্রথম সংস্করণনের কথা বলা যেতে পারে। এই সংস্করণটা ছিল উবুন্টু ৪.১০ যেটা ২০ অক্টোবর, ২০০৪ সালে প্রকাশিত হয়েছিলো। ভবিষ্যতে উবুন্টুর সংস্করণ ক্রম নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে একই পদ্ধতি অবলম্বন করা হবে। কোন কারণে নির্ধারিত মাসে প্রকাশিত না হলে এর সংস্করণ ক্রমও সয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন হয়ে যাবে।
উবুন্টু সংস্করণ সমূহের একটি বিকল্প কোড নাম দেয়া হয়। একটি বিশেষন এবং একটি প্রাণীর নামের সমন্বয়ে এটি তৈরি হয় (উদাহরণ: বায়োনিক বিভর, কসমিক কাটলফিশ ইত্যাদি)। কোন নাম সমূহ ইংরেজি বর্ণমালার ক্রম অণুযায়ি নির্ধারণ করা হয়। তবে উবুন্টুর প্রথম তিনটি সংস্করণ এর ব্যতিক্রম ছিল। বর্ণক্রমিক হওয়ায় নতুন সংস্করণসমূহ সহজেই চিহ্নিত করা যায়। সাধারণ ভাবে উবুন্টুর বিভিন্ন সংস্করণ বুঝাতে কোড নামের বিশেষণ অংশটি ব্যবহৃত হয়।
উবুন্টুর সংস্করণসমূহ প্রতি ছয় মাস পর পর প্রকাশিত হয়। কিছু নির্বাচিত সংস্করণ, যেমন উবুন্টু ১৮.০৪ বায়োনিক বিভরকে দীর্ঘ সমর্থিত শাখা বা এলটিএস সংস্করণ বলা হয়। এ সংস্করণগুলোর ডেস্কটপ ভার্শন প্রতি দুবছর অন্তর অন্তর প্রকাশ করা হয়। উবুন্টুর সর্বশেষ সংস্করণ হল ১৮.০৪ বায়োনিক বিভর। গত এপ্রিল ৪, ২০১৮ তারিখ প্রকাশিত হয়েছে। | উবুন্টুর সংস্করণসমূহ প্রতি কত মাস পর পর প্রকাশিত হয়? | {
"answer_start": [
1743,
1743
],
"text": [
"ছয় মাস",
"ছয় মাস"
]
} |
bn_wiki_1675_01 | ফ্রাক্টাল | গণিতে, ফ্র্যাক্টাল হ'ল ইউক্লিডিয়ান ক্ষেত্রের একটি উপসেট যার জন্য ফ্র্যাক্টাল মাত্রা কঠোরভাবে টপোলজিকাল মাত্রাকে ছাড়িয়ে যায়। ফ্র্যাক্টালগুলি বিভিন্ন স্তরে একই দেখা যায়, যেমন ম্যান্ডেলব্রট সেটের ক্রমাগত প্রশস্তকরণে চিত্রিত হয়েছে। সাধারণভাবে, ফ্রাক্টাল হলো এমন এক আকার যা পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে গঠিত বা স্বানুরূপ, অর্থাৎ এটা এমন এক আকার যা যেকোন মাত্রায়ই পরিবর্ধিত করা হোক না কেন, সর্বদাই অনুরূপ দেখাবে। এজন্যে এদেরকে প্রায়ই "অসীমরকম জটিল" বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে। যদি এই প্রতিলিপিটি প্রতিবার মাপে হুবহু একই রকম হয়, যেমন মেনজার স্পঞ্জ, এটিকে অ্যাফাইন স্ব-অনুরূপ বলা হয়। ফ্র্যাক্টাল জ্যামিতি টপোলজির একটি শাখা। ফ্র্যাক্টালের গণিত প্রথম প্রতিষ্ঠা পেতে শুরু করে সপ্তদশ শতাব্দীতে যখন দার্শনিক ও বিজ্ঞানী গটফ্রিড লাইবনিৎস পৌনঃপুনিক আত্ম-সাদৃশ্য নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেন। অবশ্য লাইবনিৎসের একটি ভুল হয়েছিল। তিনি ভেবেছিলেন কেবল সরল রেখাই আত্ম-সদৃশ হতে পারে যা সঠিক নয়।
এরপর এ বিষয়ে আর তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি।
১৯৭৫ সালে বেনোয়া মানডেলব্রট ফ্রাক্টাল নামটি উদ্ভাবন করেন। শব্দটি ল্যাটিন ফ্রাক্টাস থেকে নেয়া হয়েছে, যার অর্থ "ভাঙ্গা" বা "চিড়-ধরা"। | ফ্র্যাক্টাল কী? | {
"answer_start": [
23,
23
],
"text": [
"ইউক্লিডিয়ান ক্ষেত্রের একটি উপসেট যার জন্য ফ্র্যাক্টাল মাত্রা কঠোরভাবে টপোলজিকাল মাত্রাকে ছাড়িয়ে যায়",
"ইউক্লিডিয়ান ক্ষেত্রের একটি উপসেট যার জন্য ফ্র্যাক্টাল মাত্রা কঠোরভাবে টপোলজিকাল মাত্রাকে ছাড়িয়ে যায়"
]
} |
bn_wiki_1675_02 | ফ্রাক্টাল | গণিতে, ফ্র্যাক্টাল হ'ল ইউক্লিডিয়ান ক্ষেত্রের একটি উপসেট যার জন্য ফ্র্যাক্টাল মাত্রা কঠোরভাবে টপোলজিকাল মাত্রাকে ছাড়িয়ে যায়। ফ্র্যাক্টালগুলি বিভিন্ন স্তরে একই দেখা যায়, যেমন ম্যান্ডেলব্রট সেটের ক্রমাগত প্রশস্তকরণে চিত্রিত হয়েছে। সাধারণভাবে, ফ্রাক্টাল হলো এমন এক আকার যা পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে গঠিত বা স্বানুরূপ, অর্থাৎ এটা এমন এক আকার যা যেকোন মাত্রায়ই পরিবর্ধিত করা হোক না কেন, সর্বদাই অনুরূপ দেখাবে। এজন্যে এদেরকে প্রায়ই "অসীমরকম জটিল" বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে। যদি এই প্রতিলিপিটি প্রতিবার মাপে হুবহু একই রকম হয়, যেমন মেনজার স্পঞ্জ, এটিকে অ্যাফাইন স্ব-অনুরূপ বলা হয়। ফ্র্যাক্টাল জ্যামিতি টপোলজির একটি শাখা। ফ্র্যাক্টালের গণিত প্রথম প্রতিষ্ঠা পেতে শুরু করে সপ্তদশ শতাব্দীতে যখন দার্শনিক ও বিজ্ঞানী গটফ্রিড লাইবনিৎস পৌনঃপুনিক আত্ম-সাদৃশ্য নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেন। অবশ্য লাইবনিৎসের একটি ভুল হয়েছিল। তিনি ভেবেছিলেন কেবল সরল রেখাই আত্ম-সদৃশ হতে পারে যা সঠিক নয়।
এরপর এ বিষয়ে আর তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি।
১৯৭৫ সালে বেনোয়া মানডেলব্রট ফ্রাক্টাল নামটি উদ্ভাবন করেন। শব্দটি ল্যাটিন ফ্রাক্টাস থেকে নেয়া হয়েছে, যার অর্থ "ভাঙ্গা" বা "চিড়-ধরা"। | ফ্র্যাক্টালের গণিত কখন প্রথম প্রতিষ্ঠা পেতে শুরু করে? | {
"answer_start": [
665,
665
],
"text": [
"সপ্তদশ শতাব্দীতে",
"সপ্তদশ শতাব্দীতে"
]
} |
bn_wiki_1675_03 | ফ্রাক্টাল | গণিতে, ফ্র্যাক্টাল হ'ল ইউক্লিডিয়ান ক্ষেত্রের একটি উপসেট যার জন্য ফ্র্যাক্টাল মাত্রা কঠোরভাবে টপোলজিকাল মাত্রাকে ছাড়িয়ে যায়। ফ্র্যাক্টালগুলি বিভিন্ন স্তরে একই দেখা যায়, যেমন ম্যান্ডেলব্রট সেটের ক্রমাগত প্রশস্তকরণে চিত্রিত হয়েছে। সাধারণভাবে, ফ্রাক্টাল হলো এমন এক আকার যা পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে গঠিত বা স্বানুরূপ, অর্থাৎ এটা এমন এক আকার যা যেকোন মাত্রায়ই পরিবর্ধিত করা হোক না কেন, সর্বদাই অনুরূপ দেখাবে। এজন্যে এদেরকে প্রায়ই "অসীমরকম জটিল" বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে। যদি এই প্রতিলিপিটি প্রতিবার মাপে হুবহু একই রকম হয়, যেমন মেনজার স্পঞ্জ, এটিকে অ্যাফাইন স্ব-অনুরূপ বলা হয়। ফ্র্যাক্টাল জ্যামিতি টপোলজির একটি শাখা। ফ্র্যাক্টালের গণিত প্রথম প্রতিষ্ঠা পেতে শুরু করে সপ্তদশ শতাব্দীতে যখন দার্শনিক ও বিজ্ঞানী গটফ্রিড লাইবনিৎস পৌনঃপুনিক আত্ম-সাদৃশ্য নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেন। অবশ্য লাইবনিৎসের একটি ভুল হয়েছিল। তিনি ভেবেছিলেন কেবল সরল রেখাই আত্ম-সদৃশ হতে পারে যা সঠিক নয়।
এরপর এ বিষয়ে আর তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি।
১৯৭৫ সালে বেনোয়া মানডেলব্রট ফ্রাক্টাল নামটি উদ্ভাবন করেন। শব্দটি ল্যাটিন ফ্রাক্টাস থেকে নেয়া হয়েছে, যার অর্থ "ভাঙ্গা" বা "চিড়-ধরা"। | লাইবনিৎসের এর ভুল কী ছিল? | {
"answer_start": [
811,
811
],
"text": [
"তিনি ভেবেছিলেন কেবল সরল রেখাই আত্ম-সদৃশ হতে পারে যা সঠিক নয়",
"তিনি ভেবেছিলেন কেবল সরল রেখাই আত্ম-সদৃশ হতে পারে যা সঠিক নয়"
]
} |
bn_wiki_1675_04 | ফ্রাক্টাল | গণিতে, ফ্র্যাক্টাল হ'ল ইউক্লিডিয়ান ক্ষেত্রের একটি উপসেট যার জন্য ফ্র্যাক্টাল মাত্রা কঠোরভাবে টপোলজিকাল মাত্রাকে ছাড়িয়ে যায়। ফ্র্যাক্টালগুলি বিভিন্ন স্তরে একই দেখা যায়, যেমন ম্যান্ডেলব্রট সেটের ক্রমাগত প্রশস্তকরণে চিত্রিত হয়েছে। সাধারণভাবে, ফ্রাক্টাল হলো এমন এক আকার যা পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে গঠিত বা স্বানুরূপ, অর্থাৎ এটা এমন এক আকার যা যেকোন মাত্রায়ই পরিবর্ধিত করা হোক না কেন, সর্বদাই অনুরূপ দেখাবে। এজন্যে এদেরকে প্রায়ই "অসীমরকম জটিল" বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে। যদি এই প্রতিলিপিটি প্রতিবার মাপে হুবহু একই রকম হয়, যেমন মেনজার স্পঞ্জ, এটিকে অ্যাফাইন স্ব-অনুরূপ বলা হয়। ফ্র্যাক্টাল জ্যামিতি টপোলজির একটি শাখা। ফ্র্যাক্টালের গণিত প্রথম প্রতিষ্ঠা পেতে শুরু করে সপ্তদশ শতাব্দীতে যখন দার্শনিক ও বিজ্ঞানী গটফ্রিড লাইবনিৎস পৌনঃপুনিক আত্ম-সাদৃশ্য নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেন। অবশ্য লাইবনিৎসের একটি ভুল হয়েছিল। তিনি ভেবেছিলেন কেবল সরল রেখাই আত্ম-সদৃশ হতে পারে যা সঠিক নয়।
এরপর এ বিষয়ে আর তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি।
১৯৭৫ সালে বেনোয়া মানডেলব্রট ফ্রাক্টাল নামটি উদ্ভাবন করেন। শব্দটি ল্যাটিন ফ্রাক্টাস থেকে নেয়া হয়েছে, যার অর্থ "ভাঙ্গা" বা "চিড়-ধরা"। | ফ্রাক্টাল নামটি কে উদ্ভাবন করেন? | {
"answer_start": [
930,
930
],
"text": [
"বেনোয়া মানডেলব্রট",
"বেনোয়া মানডেলব্রট"
]
} |
bn_wiki_1675_05 | ফ্রাক্টাল | গণিতে, ফ্র্যাক্টাল হ'ল ইউক্লিডিয়ান ক্ষেত্রের একটি উপসেট যার জন্য ফ্র্যাক্টাল মাত্রা কঠোরভাবে টপোলজিকাল মাত্রাকে ছাড়িয়ে যায়। ফ্র্যাক্টালগুলি বিভিন্ন স্তরে একই দেখা যায়, যেমন ম্যান্ডেলব্রট সেটের ক্রমাগত প্রশস্তকরণে চিত্রিত হয়েছে। সাধারণভাবে, ফ্রাক্টাল হলো এমন এক আকার যা পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে গঠিত বা স্বানুরূপ, অর্থাৎ এটা এমন এক আকার যা যেকোন মাত্রায়ই পরিবর্ধিত করা হোক না কেন, সর্বদাই অনুরূপ দেখাবে। এজন্যে এদেরকে প্রায়ই "অসীমরকম জটিল" বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে। যদি এই প্রতিলিপিটি প্রতিবার মাপে হুবহু একই রকম হয়, যেমন মেনজার স্পঞ্জ, এটিকে অ্যাফাইন স্ব-অনুরূপ বলা হয়। ফ্র্যাক্টাল জ্যামিতি টপোলজির একটি শাখা। ফ্র্যাক্টালের গণিত প্রথম প্রতিষ্ঠা পেতে শুরু করে সপ্তদশ শতাব্দীতে যখন দার্শনিক ও বিজ্ঞানী গটফ্রিড লাইবনিৎস পৌনঃপুনিক আত্ম-সাদৃশ্য নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেন। অবশ্য লাইবনিৎসের একটি ভুল হয়েছিল। তিনি ভেবেছিলেন কেবল সরল রেখাই আত্ম-সদৃশ হতে পারে যা সঠিক নয়।
এরপর এ বিষয়ে আর তেমন কোন অগ্রগতি হয়নি।
১৯৭৫ সালে বেনোয়া মানডেলব্রট ফ্রাক্টাল নামটি উদ্ভাবন করেন। শব্দটি ল্যাটিন ফ্রাক্টাস থেকে নেয়া হয়েছে, যার অর্থ "ভাঙ্গা" বা "চিড়-ধরা"। | ফ্র্যাক্টাল নিয়ে কোন বইটি লিখা হয়েছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0985_01 | ইন্টেল কর্পোরেশন | ইন্টেলের বৈজ্ঞানিক কম্পিউটার বিভাগ ১৯৮৪ তে গঠন করা হয় জাসটিন রেটনারের মাধ্যমে। যাতে নকশা এবং উৎপত্তি করা যায় প্যারালাল কম্পিউটার মাইক্রোপ্রসেসরের ভিত্তিতে যেগুলো হাইপারকিউব টপোলজিতে যুক্ত থাকবে। ১৯৯২ সালে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ইন্টেল সুপারকম্পিউটিং সিস্টেম ডিভিশন এবং আইর্যাপ আর্কিটেক্সার এর আওতায় নেয়া হয়। এই বিভাগ নকশা করেছে অনেক সুপারকম্পিউটার সিস্টেমের যেমন ইন্টেল আইপিএসসি/১, আইপিএসসি/২, আইপিএসসি/৮৬০, প্যারাগণ এবং এএসসিআই রেড।
৬ই জুন, ২০০৫ এ্যপলের সিইও স্টিভ জবস ঘোষণা করেন যে এ্যপল তাদের পাওয়ারপিসি তে ইন্টেলের এক্স৮৬ ব্যবহার করবে, কারণ ভবিষ্যতের পাওয়ারপিসির কার্যক্ষমতা এ্যপলের চাহিদাকে মেটাতে পারছিল না। প্রথম ম্যাক/ম্যাকিনটোশ কম্পিউটার যেটাতে ইন্টেলের প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে ঘোষণা করা হয় ১০ই জানুয়ারি, ২০০৬ এবং এ্যপল আগস্ট পযর্ন্ত ইন্টেল প্রসেসর দ্বারা ম্যাকের জন্য ব্যবহারকারীরা সাড়া দেয়। এ্যপলের এক্সসার্ভ সার্ভার ইন্টেলের এক্সইওন প্রসেসর দ্বারা হালনাগাদ বা উন্নয়ন করা হয়।
২০০৭ সালে কোম্পানিটি এর কোর ২ ডুয়ো প্রসেসরের জন্য একটি ছাপানো বিজ্ঞাপন ছাড়ে যাতে ছয়জন আফ্রিকান (কালো চামড়া) দৌড়বিদ একজন ককেশিয়ান (সাদা চামড়া) পুরুষের কাছে মাথা নত করে আছে(আসলে ছবিটি নেয়া হয়েছিল দৌড়খেলার মাঠ থেকে) একটি অফিসে। ন্যান্সি ভ্যগত, ইন্টেলের মার্কেটিং ভাইস প্রসিডেন্টের মতে, সাধারণ মানুষ এই বিজ্ঞাপনটিকে "মূখর্তা এবং অপমানসূচক" হিসেবে নিয়েছে। খুব দ্রুত এর প্রচারণা ঘুটিয়ে নেয়া হয় এবং বেশ কিছু কর্মকর্তা প্রকাশ্যে ক্ষমা চায় তাদের কর্পোরেট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
ইন্টেলের ক্লাসমেট পিসি হচ্ছে ইন্টেল কোম্পানীর প্রথম সবচেয়ে কমদামি নোটবুক।
২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে, ইন্টেলের ছিল প্রায় ১,০০,০০০ জন কর্মচারী এবং ২০০ সহয়তাকেন্দ্র বিশ্ব জুড়ে। ২০০৫ সালের আয় ছিল ৩৮.৮ বিলিয়ন এবং ফরচুন ৫০০ এ এর অবস্থান ছিল ৪৯ তম। আমেরিকান স্টক ইক্সচেঞ্জ এনএএসডিএকিউ এ এটার স্টক চিহ্ন হল আইএসটিসি। ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সালে এর প্রথমদিকের ভোক্তা ছিল এইচপি এবং ডেল।
রবার্ট নয়েস ছিল ইন্টেলের সিইও যখন এটা প্রতিষ্ঠা করা হয় (১৯৬৮ সালে), এতে যোগ দেয় এর যুগ্ম প্রতিষ্ঠাতা গর্ডন মুর (১৯৭৫ সালে। এন্ডি গ্রুভ কোম্পানীর প্রধান হয় ১৯৭৯ সালে এবং সিইও হয় ১৯৮৭ সালে যখন গর্ডন মুর হয় চেয়্যারম্যান। ১৯৯৮ সালে, গ্রুভ গর্ডন মুর এবং ক্রেইগ বেরেট (তখন কোম্পানীর প্রধান) কে নিয়ে সফল হন এবং অব্যাহতি নেন। ১৮ই মে ২০০৫ সালে, বেরেট অব্যাহতি নেয়ার আগে পল ওটেলিনির কাছে কোম্পানীর দায়দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। পল ওটেলিনি ছিলেন কোম্পানীর প্রধান এবং ইন্টেলের নকশার ডিজাইন এর দায়িত্বে ছিলেন যেটা আইবিএম পিসিতে ব্যবহার করা হয়। বোর্ড অব ডিরেক্টরস'রা ওটেলিনি কে সিইও নির্বাচন করেন, এবং বেরেটকে গ্রুভের জায়গায় পরিবর্তন করেন যিনি চেয়্যারম্যান ছিলেন। গ্রুভ যদিও চেয়্যারম্যান হিসেবে অব্যাহতি নেন তবুও কোম্পানীর একজন বিশেষ উপদেশদাতা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সালের মে মাসে, বেরেট চেয়্যারম্যান পদ থেকে অব্যাহতি নেন এবং জেন শ নতুন চেয়্যারম্যান নির্বাচিত হন।
বোর্ড অব ডিরেক্টরদের বর্তমান সদস্য হল ক্রেইগ বেরেট, চারলিন বার্শেফস্কি, সুসান ডেকার, জেমস গাজি, রিড হানডট, পল ওটেলিনি, জেমস প্লামার, ডেবিড পট্রাক, জেন শ, জন থ্রনটন এবং ডেবিড ইওফি। | ইন্টেলের বৈজ্ঞানিক কম্পিউটার বিভাগ কত সালে গঠন করা হয় জাসটিন রেটনারের মাধ্যমে? | {
"answer_start": [
35,
35
],
"text": [
"১৯৮৪",
"১৯৮৪"
]
} |
bn_wiki_0985_03 | ইন্টেল কর্পোরেশন | ইন্টেলের বৈজ্ঞানিক কম্পিউটার বিভাগ ১৯৮৪ তে গঠন করা হয় জাসটিন রেটনারের মাধ্যমে। যাতে নকশা এবং উৎপত্তি করা যায় প্যারালাল কম্পিউটার মাইক্রোপ্রসেসরের ভিত্তিতে যেগুলো হাইপারকিউব টপোলজিতে যুক্ত থাকবে। ১৯৯২ সালে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ইন্টেল সুপারকম্পিউটিং সিস্টেম ডিভিশন এবং আইর্যাপ আর্কিটেক্সার এর আওতায় নেয়া হয়। এই বিভাগ নকশা করেছে অনেক সুপারকম্পিউটার সিস্টেমের যেমন ইন্টেল আইপিএসসি/১, আইপিএসসি/২, আইপিএসসি/৮৬০, প্যারাগণ এবং এএসসিআই রেড।
৬ই জুন, ২০০৫ এ্যপলের সিইও স্টিভ জবস ঘোষণা করেন যে এ্যপল তাদের পাওয়ারপিসি তে ইন্টেলের এক্স৮৬ ব্যবহার করবে, কারণ ভবিষ্যতের পাওয়ারপিসির কার্যক্ষমতা এ্যপলের চাহিদাকে মেটাতে পারছিল না। প্রথম ম্যাক/ম্যাকিনটোশ কম্পিউটার যেটাতে ইন্টেলের প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে ঘোষণা করা হয় ১০ই জানুয়ারি, ২০০৬ এবং এ্যপল আগস্ট পযর্ন্ত ইন্টেল প্রসেসর দ্বারা ম্যাকের জন্য ব্যবহারকারীরা সাড়া দেয়। এ্যপলের এক্সসার্ভ সার্ভার ইন্টেলের এক্সইওন প্রসেসর দ্বারা হালনাগাদ বা উন্নয়ন করা হয়।
২০০৭ সালে কোম্পানিটি এর কোর ২ ডুয়ো প্রসেসরের জন্য একটি ছাপানো বিজ্ঞাপন ছাড়ে যাতে ছয়জন আফ্রিকান (কালো চামড়া) দৌড়বিদ একজন ককেশিয়ান (সাদা চামড়া) পুরুষের কাছে মাথা নত করে আছে(আসলে ছবিটি নেয়া হয়েছিল দৌড়খেলার মাঠ থেকে) একটি অফিসে। ন্যান্সি ভ্যগত, ইন্টেলের মার্কেটিং ভাইস প্রসিডেন্টের মতে, সাধারণ মানুষ এই বিজ্ঞাপনটিকে "মূখর্তা এবং অপমানসূচক" হিসেবে নিয়েছে। খুব দ্রুত এর প্রচারণা ঘুটিয়ে নেয়া হয় এবং বেশ কিছু কর্মকর্তা প্রকাশ্যে ক্ষমা চায় তাদের কর্পোরেট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
ইন্টেলের ক্লাসমেট পিসি হচ্ছে ইন্টেল কোম্পানীর প্রথম সবচেয়ে কমদামি নোটবুক।
২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে, ইন্টেলের ছিল প্রায় ১,০০,০০০ জন কর্মচারী এবং ২০০ সহয়তাকেন্দ্র বিশ্ব জুড়ে। ২০০৫ সালের আয় ছিল ৩৮.৮ বিলিয়ন এবং ফরচুন ৫০০ এ এর অবস্থান ছিল ৪৯ তম। আমেরিকান স্টক ইক্সচেঞ্জ এনএএসডিএকিউ এ এটার স্টক চিহ্ন হল আইএসটিসি। ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সালে এর প্রথমদিকের ভোক্তা ছিল এইচপি এবং ডেল।
রবার্ট নয়েস ছিল ইন্টেলের সিইও যখন এটা প্রতিষ্ঠা করা হয় (১৯৬৮ সালে), এতে যোগ দেয় এর যুগ্ম প্রতিষ্ঠাতা গর্ডন মুর (১৯৭৫ সালে। এন্ডি গ্রুভ কোম্পানীর প্রধান হয় ১৯৭৯ সালে এবং সিইও হয় ১৯৮৭ সালে যখন গর্ডন মুর হয় চেয়্যারম্যান। ১৯৯৮ সালে, গ্রুভ গর্ডন মুর এবং ক্রেইগ বেরেট (তখন কোম্পানীর প্রধান) কে নিয়ে সফল হন এবং অব্যাহতি নেন। ১৮ই মে ২০০৫ সালে, বেরেট অব্যাহতি নেয়ার আগে পল ওটেলিনির কাছে কোম্পানীর দায়দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। পল ওটেলিনি ছিলেন কোম্পানীর প্রধান এবং ইন্টেলের নকশার ডিজাইন এর দায়িত্বে ছিলেন যেটা আইবিএম পিসিতে ব্যবহার করা হয়। বোর্ড অব ডিরেক্টরস'রা ওটেলিনি কে সিইও নির্বাচন করেন, এবং বেরেটকে গ্রুভের জায়গায় পরিবর্তন করেন যিনি চেয়্যারম্যান ছিলেন। গ্রুভ যদিও চেয়্যারম্যান হিসেবে অব্যাহতি নেন তবুও কোম্পানীর একজন বিশেষ উপদেশদাতা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সালের মে মাসে, বেরেট চেয়্যারম্যান পদ থেকে অব্যাহতি নেন এবং জেন শ নতুন চেয়্যারম্যান নির্বাচিত হন।
বোর্ড অব ডিরেক্টরদের বর্তমান সদস্য হল ক্রেইগ বেরেট, চারলিন বার্শেফস্কি, সুসান ডেকার, জেমস গাজি, রিড হানডট, পল ওটেলিনি, জেমস প্লামার, ডেবিড পট্রাক, জেন শ, জন থ্রনটন এবং ডেবিড ইওফি। | এ্যপলের কোন সার্ভার ইন্টেলের এক্সইওন প্রসেসর দ্বারা হালনাগাদ বা উন্নয়ন করা হয়? | {
"answer_start": [
855,
855
],
"text": [
"এক্সইওন প্রসেসর",
"এক্সইওন প্রসেসর"
]
} |
bn_wiki_0985_04 | ইন্টেল কর্পোরেশন | ইন্টেলের বৈজ্ঞানিক কম্পিউটার বিভাগ ১৯৮৪ তে গঠন করা হয় জাসটিন রেটনারের মাধ্যমে। যাতে নকশা এবং উৎপত্তি করা যায় প্যারালাল কম্পিউটার মাইক্রোপ্রসেসরের ভিত্তিতে যেগুলো হাইপারকিউব টপোলজিতে যুক্ত থাকবে। ১৯৯২ সালে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ইন্টেল সুপারকম্পিউটিং সিস্টেম ডিভিশন এবং আইর্যাপ আর্কিটেক্সার এর আওতায় নেয়া হয়। এই বিভাগ নকশা করেছে অনেক সুপারকম্পিউটার সিস্টেমের যেমন ইন্টেল আইপিএসসি/১, আইপিএসসি/২, আইপিএসসি/৮৬০, প্যারাগণ এবং এএসসিআই রেড।
৬ই জুন, ২০০৫ এ্যপলের সিইও স্টিভ জবস ঘোষণা করেন যে এ্যপল তাদের পাওয়ারপিসি তে ইন্টেলের এক্স৮৬ ব্যবহার করবে, কারণ ভবিষ্যতের পাওয়ারপিসির কার্যক্ষমতা এ্যপলের চাহিদাকে মেটাতে পারছিল না। প্রথম ম্যাক/ম্যাকিনটোশ কম্পিউটার যেটাতে ইন্টেলের প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে ঘোষণা করা হয় ১০ই জানুয়ারি, ২০০৬ এবং এ্যপল আগস্ট পযর্ন্ত ইন্টেল প্রসেসর দ্বারা ম্যাকের জন্য ব্যবহারকারীরা সাড়া দেয়। এ্যপলের এক্সসার্ভ সার্ভার ইন্টেলের এক্সইওন প্রসেসর দ্বারা হালনাগাদ বা উন্নয়ন করা হয়।
২০০৭ সালে কোম্পানিটি এর কোর ২ ডুয়ো প্রসেসরের জন্য একটি ছাপানো বিজ্ঞাপন ছাড়ে যাতে ছয়জন আফ্রিকান (কালো চামড়া) দৌড়বিদ একজন ককেশিয়ান (সাদা চামড়া) পুরুষের কাছে মাথা নত করে আছে(আসলে ছবিটি নেয়া হয়েছিল দৌড়খেলার মাঠ থেকে) একটি অফিসে। ন্যান্সি ভ্যগত, ইন্টেলের মার্কেটিং ভাইস প্রসিডেন্টের মতে, সাধারণ মানুষ এই বিজ্ঞাপনটিকে "মূখর্তা এবং অপমানসূচক" হিসেবে নিয়েছে। খুব দ্রুত এর প্রচারণা ঘুটিয়ে নেয়া হয় এবং বেশ কিছু কর্মকর্তা প্রকাশ্যে ক্ষমা চায় তাদের কর্পোরেট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
ইন্টেলের ক্লাসমেট পিসি হচ্ছে ইন্টেল কোম্পানীর প্রথম সবচেয়ে কমদামি নোটবুক।
২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে, ইন্টেলের ছিল প্রায় ১,০০,০০০ জন কর্মচারী এবং ২০০ সহয়তাকেন্দ্র বিশ্ব জুড়ে। ২০০৫ সালের আয় ছিল ৩৮.৮ বিলিয়ন এবং ফরচুন ৫০০ এ এর অবস্থান ছিল ৪৯ তম। আমেরিকান স্টক ইক্সচেঞ্জ এনএএসডিএকিউ এ এটার স্টক চিহ্ন হল আইএসটিসি। ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সালে এর প্রথমদিকের ভোক্তা ছিল এইচপি এবং ডেল।
রবার্ট নয়েস ছিল ইন্টেলের সিইও যখন এটা প্রতিষ্ঠা করা হয় (১৯৬৮ সালে), এতে যোগ দেয় এর যুগ্ম প্রতিষ্ঠাতা গর্ডন মুর (১৯৭৫ সালে। এন্ডি গ্রুভ কোম্পানীর প্রধান হয় ১৯৭৯ সালে এবং সিইও হয় ১৯৮৭ সালে যখন গর্ডন মুর হয় চেয়্যারম্যান। ১৯৯৮ সালে, গ্রুভ গর্ডন মুর এবং ক্রেইগ বেরেট (তখন কোম্পানীর প্রধান) কে নিয়ে সফল হন এবং অব্যাহতি নেন। ১৮ই মে ২০০৫ সালে, বেরেট অব্যাহতি নেয়ার আগে পল ওটেলিনির কাছে কোম্পানীর দায়দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। পল ওটেলিনি ছিলেন কোম্পানীর প্রধান এবং ইন্টেলের নকশার ডিজাইন এর দায়িত্বে ছিলেন যেটা আইবিএম পিসিতে ব্যবহার করা হয়। বোর্ড অব ডিরেক্টরস'রা ওটেলিনি কে সিইও নির্বাচন করেন, এবং বেরেটকে গ্রুভের জায়গায় পরিবর্তন করেন যিনি চেয়্যারম্যান ছিলেন। গ্রুভ যদিও চেয়্যারম্যান হিসেবে অব্যাহতি নেন তবুও কোম্পানীর একজন বিশেষ উপদেশদাতা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সালের মে মাসে, বেরেট চেয়্যারম্যান পদ থেকে অব্যাহতি নেন এবং জেন শ নতুন চেয়্যারম্যান নির্বাচিত হন।
বোর্ড অব ডিরেক্টরদের বর্তমান সদস্য হল ক্রেইগ বেরেট, চারলিন বার্শেফস্কি, সুসান ডেকার, জেমস গাজি, রিড হানডট, পল ওটেলিনি, জেমস প্লামার, ডেবিড পট্রাক, জেন শ, জন থ্রনটন এবং ডেবিড ইওফি। | ইন্টেল কোম্পানীর প্রথম সবচেয়ে কমদামি নোটবুক কোনটি? | {
"answer_start": [
1398,
1398
],
"text": [
"ক্লাসমেট পিসি",
"ক্লাসমেট পিসি"
]
} |
bn_wiki_0985_05 | ইন্টেল কর্পোরেশন | ইন্টেলের বৈজ্ঞানিক কম্পিউটার বিভাগ ১৯৮৪ তে গঠন করা হয় জাসটিন রেটনারের মাধ্যমে। যাতে নকশা এবং উৎপত্তি করা যায় প্যারালাল কম্পিউটার মাইক্রোপ্রসেসরের ভিত্তিতে যেগুলো হাইপারকিউব টপোলজিতে যুক্ত থাকবে। ১৯৯২ সালে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ইন্টেল সুপারকম্পিউটিং সিস্টেম ডিভিশন এবং আইর্যাপ আর্কিটেক্সার এর আওতায় নেয়া হয়। এই বিভাগ নকশা করেছে অনেক সুপারকম্পিউটার সিস্টেমের যেমন ইন্টেল আইপিএসসি/১, আইপিএসসি/২, আইপিএসসি/৮৬০, প্যারাগণ এবং এএসসিআই রেড।
৬ই জুন, ২০০৫ এ্যপলের সিইও স্টিভ জবস ঘোষণা করেন যে এ্যপল তাদের পাওয়ারপিসি তে ইন্টেলের এক্স৮৬ ব্যবহার করবে, কারণ ভবিষ্যতের পাওয়ারপিসির কার্যক্ষমতা এ্যপলের চাহিদাকে মেটাতে পারছিল না। প্রথম ম্যাক/ম্যাকিনটোশ কম্পিউটার যেটাতে ইন্টেলের প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে ঘোষণা করা হয় ১০ই জানুয়ারি, ২০০৬ এবং এ্যপল আগস্ট পযর্ন্ত ইন্টেল প্রসেসর দ্বারা ম্যাকের জন্য ব্যবহারকারীরা সাড়া দেয়। এ্যপলের এক্সসার্ভ সার্ভার ইন্টেলের এক্সইওন প্রসেসর দ্বারা হালনাগাদ বা উন্নয়ন করা হয়।
২০০৭ সালে কোম্পানিটি এর কোর ২ ডুয়ো প্রসেসরের জন্য একটি ছাপানো বিজ্ঞাপন ছাড়ে যাতে ছয়জন আফ্রিকান (কালো চামড়া) দৌড়বিদ একজন ককেশিয়ান (সাদা চামড়া) পুরুষের কাছে মাথা নত করে আছে(আসলে ছবিটি নেয়া হয়েছিল দৌড়খেলার মাঠ থেকে) একটি অফিসে। ন্যান্সি ভ্যগত, ইন্টেলের মার্কেটিং ভাইস প্রসিডেন্টের মতে, সাধারণ মানুষ এই বিজ্ঞাপনটিকে "মূখর্তা এবং অপমানসূচক" হিসেবে নিয়েছে। খুব দ্রুত এর প্রচারণা ঘুটিয়ে নেয়া হয় এবং বেশ কিছু কর্মকর্তা প্রকাশ্যে ক্ষমা চায় তাদের কর্পোরেট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
ইন্টেলের ক্লাসমেট পিসি হচ্ছে ইন্টেল কোম্পানীর প্রথম সবচেয়ে কমদামি নোটবুক।
২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরে, ইন্টেলের ছিল প্রায় ১,০০,০০০ জন কর্মচারী এবং ২০০ সহয়তাকেন্দ্র বিশ্ব জুড়ে। ২০০৫ সালের আয় ছিল ৩৮.৮ বিলিয়ন এবং ফরচুন ৫০০ এ এর অবস্থান ছিল ৪৯ তম। আমেরিকান স্টক ইক্সচেঞ্জ এনএএসডিএকিউ এ এটার স্টক চিহ্ন হল আইএসটিসি। ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সালে এর প্রথমদিকের ভোক্তা ছিল এইচপি এবং ডেল।
রবার্ট নয়েস ছিল ইন্টেলের সিইও যখন এটা প্রতিষ্ঠা করা হয় (১৯৬৮ সালে), এতে যোগ দেয় এর যুগ্ম প্রতিষ্ঠাতা গর্ডন মুর (১৯৭৫ সালে। এন্ডি গ্রুভ কোম্পানীর প্রধান হয় ১৯৭৯ সালে এবং সিইও হয় ১৯৮৭ সালে যখন গর্ডন মুর হয় চেয়্যারম্যান। ১৯৯৮ সালে, গ্রুভ গর্ডন মুর এবং ক্রেইগ বেরেট (তখন কোম্পানীর প্রধান) কে নিয়ে সফল হন এবং অব্যাহতি নেন। ১৮ই মে ২০০৫ সালে, বেরেট অব্যাহতি নেয়ার আগে পল ওটেলিনির কাছে কোম্পানীর দায়দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। পল ওটেলিনি ছিলেন কোম্পানীর প্রধান এবং ইন্টেলের নকশার ডিজাইন এর দায়িত্বে ছিলেন যেটা আইবিএম পিসিতে ব্যবহার করা হয়। বোর্ড অব ডিরেক্টরস'রা ওটেলিনি কে সিইও নির্বাচন করেন, এবং বেরেটকে গ্রুভের জায়গায় পরিবর্তন করেন যিনি চেয়্যারম্যান ছিলেন। গ্রুভ যদিও চেয়্যারম্যান হিসেবে অব্যাহতি নেন তবুও কোম্পানীর একজন বিশেষ উপদেশদাতা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সালের মে মাসে, বেরেট চেয়্যারম্যান পদ থেকে অব্যাহতি নেন এবং জেন শ নতুন চেয়্যারম্যান নির্বাচিত হন।
বোর্ড অব ডিরেক্টরদের বর্তমান সদস্য হল ক্রেইগ বেরেট, চারলিন বার্শেফস্কি, সুসান ডেকার, জেমস গাজি, রিড হানডট, পল ওটেলিনি, জেমস প্লামার, ডেবিড পট্রাক, জেন শ, জন থ্রনটন এবং ডেবিড ইওফি। | কত এর দশকে ইন্টেল প্রতিযোগী হিসেবে প্রচন্ডরকম বেড়ে উঠে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1908_02 | পৃথিবী | পৃথিবীর শক্ত বহিরাবণ সৃষ্টি হয়েছে যখন পৃথিবীর গলিত বাইরের অংশ ঠাণ্ডা হয়ে শক্ত হয়। দুটি মডেলে ব্যাখ্যা করা হয় যে, ভূমি ধীরে ধীরে বর্তমান অবস্থায় এসেছে,বা পৃথিবীর ইতিহাসের শুরুতে দ্রুত পরিবর্তিত হয়েছে এবং পরবর্তীতে ধীরে ধীরে মহাদেশীয় অঞ্চলসমূহ গঠিত হয়েছে। মহাদেশসমূহ পৃথিবীর অভ্যন্তরে লাগাতার তাপ হ্রাস পাবার ফলে ভূত্বকীয় পাত গঠিত হয়েছে। ভূতাত্ত্বিক সময় শত-মিলিয়ন বছর যাবত চলে এবং এ সময়ে মহামহাদেশসমূহ একত্রিত হয়েছে ও ভেঙ্গে আলাদাও হয়েছে। প্রায় ৭৫ কোটি বছর পূর্বে সবচেয়ে প্রাচীন মহামহাদেশ রোডিনিয়া ভাঙ্গতে শুরু করে। মহাদেশটি পরে পুনরায় ৬০ কোটি বছর থেকে ৫৪ কোটি বছর পূর্বে একত্রিত হয়ে প্যানোটিয়া, পরবর্তীতে প্যানজিয়ায় একত্রিত হয়, যাও পরে ১৮ কোটি বছর পূর্বে ভেঙ্গে যায়। | মহাদেশসমূহ পৃথিবীর অভ্যন্তরে লাগাতার তাপ হ্রাস পাবার ফলে কী হয়েছে ? | {
"answer_start": [
319,
319
],
"text": [
"ভূত্বকীয় পাত গঠিত হয়েছে",
"ভূত্বকীয় পাত গঠিত হয়েছে"
]
} |
bn_wiki_1908_03 | পৃথিবী | পৃথিবীর শক্ত বহিরাবণ সৃষ্টি হয়েছে যখন পৃথিবীর গলিত বাইরের অংশ ঠাণ্ডা হয়ে শক্ত হয়। দুটি মডেলে ব্যাখ্যা করা হয় যে, ভূমি ধীরে ধীরে বর্তমান অবস্থায় এসেছে,বা পৃথিবীর ইতিহাসের শুরুতে দ্রুত পরিবর্তিত হয়েছে এবং পরবর্তীতে ধীরে ধীরে মহাদেশীয় অঞ্চলসমূহ গঠিত হয়েছে। মহাদেশসমূহ পৃথিবীর অভ্যন্তরে লাগাতার তাপ হ্রাস পাবার ফলে ভূত্বকীয় পাত গঠিত হয়েছে। ভূতাত্ত্বিক সময় শত-মিলিয়ন বছর যাবত চলে এবং এ সময়ে মহামহাদেশসমূহ একত্রিত হয়েছে ও ভেঙ্গে আলাদাও হয়েছে। প্রায় ৭৫ কোটি বছর পূর্বে সবচেয়ে প্রাচীন মহামহাদেশ রোডিনিয়া ভাঙ্গতে শুরু করে। মহাদেশটি পরে পুনরায় ৬০ কোটি বছর থেকে ৫৪ কোটি বছর পূর্বে একত্রিত হয়ে প্যানোটিয়া, পরবর্তীতে প্যানজিয়ায় একত্রিত হয়, যাও পরে ১৮ কোটি বছর পূর্বে ভেঙ্গে যায়। | প্রায় কত কোটি বছর পূর্বে সবচেয়ে প্রাচীন মহামহাদেশ রোডিনিয়া ভাঙ্গতে শুরু করে ? | {
"answer_start": [
458,
458
],
"text": [
" ৭৫ ",
" ৭৫ "
]
} |
bn_wiki_1908_04 | পৃথিবী | পৃথিবীর শক্ত বহিরাবণ সৃষ্টি হয়েছে যখন পৃথিবীর গলিত বাইরের অংশ ঠাণ্ডা হয়ে শক্ত হয়। দুটি মডেলে ব্যাখ্যা করা হয় যে, ভূমি ধীরে ধীরে বর্তমান অবস্থায় এসেছে,বা পৃথিবীর ইতিহাসের শুরুতে দ্রুত পরিবর্তিত হয়েছে এবং পরবর্তীতে ধীরে ধীরে মহাদেশীয় অঞ্চলসমূহ গঠিত হয়েছে। মহাদেশসমূহ পৃথিবীর অভ্যন্তরে লাগাতার তাপ হ্রাস পাবার ফলে ভূত্বকীয় পাত গঠিত হয়েছে। ভূতাত্ত্বিক সময় শত-মিলিয়ন বছর যাবত চলে এবং এ সময়ে মহামহাদেশসমূহ একত্রিত হয়েছে ও ভেঙ্গে আলাদাও হয়েছে। প্রায় ৭৫ কোটি বছর পূর্বে সবচেয়ে প্রাচীন মহামহাদেশ রোডিনিয়া ভাঙ্গতে শুরু করে। মহাদেশটি পরে পুনরায় ৬০ কোটি বছর থেকে ৫৪ কোটি বছর পূর্বে একত্রিত হয়ে প্যানোটিয়া, পরবর্তীতে প্যানজিয়ায় একত্রিত হয়, যাও পরে ১৮ কোটি বছর পূর্বে ভেঙ্গে যায়। | প্যানজিয়ায় একত্রিত হয়, যাও পরে কত কোটি বছর পূর্বে ভেঙ্গে যায়?
| {
"answer_start": [
659,
659
],
"text": [
"১৮ ",
"১৮ "
]
} |
bn_wiki_1908_05 | পৃথিবী | পৃথিবীর শক্ত বহিরাবণ সৃষ্টি হয়েছে যখন পৃথিবীর গলিত বাইরের অংশ ঠাণ্ডা হয়ে শক্ত হয়। দুটি মডেলে ব্যাখ্যা করা হয় যে, ভূমি ধীরে ধীরে বর্তমান অবস্থায় এসেছে,বা পৃথিবীর ইতিহাসের শুরুতে দ্রুত পরিবর্তিত হয়েছে এবং পরবর্তীতে ধীরে ধীরে মহাদেশীয় অঞ্চলসমূহ গঠিত হয়েছে। মহাদেশসমূহ পৃথিবীর অভ্যন্তরে লাগাতার তাপ হ্রাস পাবার ফলে ভূত্বকীয় পাত গঠিত হয়েছে। ভূতাত্ত্বিক সময় শত-মিলিয়ন বছর যাবত চলে এবং এ সময়ে মহামহাদেশসমূহ একত্রিত হয়েছে ও ভেঙ্গে আলাদাও হয়েছে। প্রায় ৭৫ কোটি বছর পূর্বে সবচেয়ে প্রাচীন মহামহাদেশ রোডিনিয়া ভাঙ্গতে শুরু করে। মহাদেশটি পরে পুনরায় ৬০ কোটি বছর থেকে ৫৪ কোটি বছর পূর্বে একত্রিত হয়ে প্যানোটিয়া, পরবর্তীতে প্যানজিয়ায় একত্রিত হয়, যাও পরে ১৮ কোটি বছর পূর্বে ভেঙ্গে যায়। | প্যানোটিয়া কী ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1530_01 | হুসেনি ব্রাহ্মণ | হুসেনি ব্রাহ্মণ হল মোহ্যাল সম্প্রদায় যা হিন্দু ও ইসলাম উভয়ের সাথে সংযুক্ত। রাজস্থান, মহারাষ্ট্র, পঞ্জাবে বেশ কিছু হুসেনি ব্রাহ্মণ বাস করেন। পাশাপাশি প্রতিবেশী পাকিস্তানের সিন্ধুপ্রদেশ ও পাঞ্জাবেও রয়েছেন তারা৷ তাছাড়া এমন কিছু পরিবারের এখনও আরবে বাস করে। কারবালার ঘটনার সময় বাগদাদে ১৪০০টি ব্রাহ্মণ পরিবার বাস করতেন। ওই যুদ্ধে তারাও হুসেনের পক্ষে যোগ দিয়ে লড়েছিলেন বলে কথিত আছে। অনুমান করা হয়, এই পরিবারগুলিই আদি হুসেনি ব্রাহ্মণ। ৭৭৮ খ্রিষ্টাব্দে এঁরা ভারতে এসে শিয়ালকোটের দিনানগর আর রাজস্থানের পুষ্করে থিতু হন। বেশ কিছু সৈয়দও সঙ্গে আসেন। এখানে সম্প্রদায়ের উৎস সম্পর্কিত বিভিন্ন মতামত আছে। ভারতের পুনেতে হুসাইন ব্রাহ্মণদের প্রায় ১২৫ টি পরিবার বসতি স্থাপন করেছে। কিছু পরিবার দিল্লীতেও বসতি স্থাপন করে এবং তারা প্রতি বছর মহররাম পালন করেন। | হুসেনি ব্রাহ্মণরা কোন সম্প্রদায়? | {
"answer_start": [
19,
19
],
"text": [
"মোহ্যাল",
"মোহ্যাল"
]
} |
bn_wiki_1530_02 | হুসেনি ব্রাহ্মণ | হুসেনি ব্রাহ্মণ হল মোহ্যাল সম্প্রদায় যা হিন্দু ও ইসলাম উভয়ের সাথে সংযুক্ত। রাজস্থান, মহারাষ্ট্র, পঞ্জাবে বেশ কিছু হুসেনি ব্রাহ্মণ বাস করেন। পাশাপাশি প্রতিবেশী পাকিস্তানের সিন্ধুপ্রদেশ ও পাঞ্জাবেও রয়েছেন তারা৷ তাছাড়া এমন কিছু পরিবারের এখনও আরবে বাস করে। কারবালার ঘটনার সময় বাগদাদে ১৪০০টি ব্রাহ্মণ পরিবার বাস করতেন। ওই যুদ্ধে তারাও হুসেনের পক্ষে যোগ দিয়ে লড়েছিলেন বলে কথিত আছে। অনুমান করা হয়, এই পরিবারগুলিই আদি হুসেনি ব্রাহ্মণ। ৭৭৮ খ্রিষ্টাব্দে এঁরা ভারতে এসে শিয়ালকোটের দিনানগর আর রাজস্থানের পুষ্করে থিতু হন। বেশ কিছু সৈয়দও সঙ্গে আসেন। এখানে সম্প্রদায়ের উৎস সম্পর্কিত বিভিন্ন মতামত আছে। ভারতের পুনেতে হুসাইন ব্রাহ্মণদের প্রায় ১২৫ টি পরিবার বসতি স্থাপন করেছে। কিছু পরিবার দিল্লীতেও বসতি স্থাপন করে এবং তারা প্রতি বছর মহররাম পালন করেন। | কোন ব্রাহ্মণরা হিন্দু ও ইসলাম উভয়ের সাথে সংযুক্ত? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"হুসেনি ",
"হুসেনি "
]
} |
bn_wiki_1530_04 | হুসেনি ব্রাহ্মণ | হুসেনি ব্রাহ্মণ হল মোহ্যাল সম্প্রদায় যা হিন্দু ও ইসলাম উভয়ের সাথে সংযুক্ত। রাজস্থান, মহারাষ্ট্র, পঞ্জাবে বেশ কিছু হুসেনি ব্রাহ্মণ বাস করেন। পাশাপাশি প্রতিবেশী পাকিস্তানের সিন্ধুপ্রদেশ ও পাঞ্জাবেও রয়েছেন তারা৷ তাছাড়া এমন কিছু পরিবারের এখনও আরবে বাস করে। কারবালার ঘটনার সময় বাগদাদে ১৪০০টি ব্রাহ্মণ পরিবার বাস করতেন। ওই যুদ্ধে তারাও হুসেনের পক্ষে যোগ দিয়ে লড়েছিলেন বলে কথিত আছে। অনুমান করা হয়, এই পরিবারগুলিই আদি হুসেনি ব্রাহ্মণ। ৭৭৮ খ্রিষ্টাব্দে এঁরা ভারতে এসে শিয়ালকোটের দিনানগর আর রাজস্থানের পুষ্করে থিতু হন। বেশ কিছু সৈয়দও সঙ্গে আসেন। এখানে সম্প্রদায়ের উৎস সম্পর্কিত বিভিন্ন মতামত আছে। ভারতের পুনেতে হুসাইন ব্রাহ্মণদের প্রায় ১২৫ টি পরিবার বসতি স্থাপন করেছে। কিছু পরিবার দিল্লীতেও বসতি স্থাপন করে এবং তারা প্রতি বছর মহররাম পালন করেন। | কারবালার ঘটনার সময় বাগদাদে কয়টি ব্রাহ্মণ পরিবার বাস করতেন? | {
"answer_start": [
285,
285
],
"text": [
"১৪০০",
"১৪০০"
]
} |
bn_wiki_1530_05 | হুসেনি ব্রাহ্মণ | হুসেনি ব্রাহ্মণ হল মোহ্যাল সম্প্রদায় যা হিন্দু ও ইসলাম উভয়ের সাথে সংযুক্ত। রাজস্থান, মহারাষ্ট্র, পঞ্জাবে বেশ কিছু হুসেনি ব্রাহ্মণ বাস করেন। পাশাপাশি প্রতিবেশী পাকিস্তানের সিন্ধুপ্রদেশ ও পাঞ্জাবেও রয়েছেন তারা৷ তাছাড়া এমন কিছু পরিবারের এখনও আরবে বাস করে। কারবালার ঘটনার সময় বাগদাদে ১৪০০টি ব্রাহ্মণ পরিবার বাস করতেন। ওই যুদ্ধে তারাও হুসেনের পক্ষে যোগ দিয়ে লড়েছিলেন বলে কথিত আছে। অনুমান করা হয়, এই পরিবারগুলিই আদি হুসেনি ব্রাহ্মণ। ৭৭৮ খ্রিষ্টাব্দে এঁরা ভারতে এসে শিয়ালকোটের দিনানগর আর রাজস্থানের পুষ্করে থিতু হন। বেশ কিছু সৈয়দও সঙ্গে আসেন। এখানে সম্প্রদায়ের উৎস সম্পর্কিত বিভিন্ন মতামত আছে। ভারতের পুনেতে হুসাইন ব্রাহ্মণদের প্রায় ১২৫ টি পরিবার বসতি স্থাপন করেছে। কিছু পরিবার দিল্লীতেও বসতি স্থাপন করে এবং তারা প্রতি বছর মহররাম পালন করেন। | হুসেন ইবনে আলী কে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0476_02 | বাংলাদেশের পরিবহন ব্যবস্থা | নদী-মাতৃক দেশ হওয়ার কারণে প্রাচীন বাংলায় পরিবহনের প্রধান মাধ্যম ছিল জল পথ। এ দেশে ৫,১৫০ থেকে ৮,০৪৬ কিলোমিটার জল পথ রয়েছে , এর মধ্যে ২,৫৭৫ থেকে ৩,০৫৮ কিলোমিটার সাধারণ পরিবহনে উপযোগী এবং ১,৬০০ থেকে ১৯০০ মাইল জল পথ বড় জাহাজ চলাচলে উপযোগী। বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রাম।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বোইং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার
বাংলাদেশ পরিবহন ব্যবস্থায় আকাশপথে তেমন অগ্রগতি করতে পারেনি , তবে উন্নয়নের কাজ চলছে। দেশের কিছু স্থানে বিমান বন্দর স্থাপন করা হয়েছে। আকাশপথে খরচ অত্যন্ত বেশি হওয়ায় সাধারণ মানুষ এতে চলাচল করতে পারে না।
২,৫০,০০০ এর ও অধিক বাংলাদেশের যানবাহন দেশের জনসংখ্যা এবং অবকাঠামো, যানজট জ্বালানী এবং সময় অপচয় করে এবং ভ্রমণকে কষ্টসাধ্য করে তোলে। এটি বিদ্যমান গণপরিবহনকে অদক্ষ করে তোলে, এছাড়াও অনিরাপদ উচ্চ মাত্রায় শব্দ দূষণ এবং বায়ু দূষন চাপ সৃষ্টি করে বিশেষত যাদের হৃদরোগ এবং উচ্চ রক্তচাপ।
যানযট দিনের বেলায় এটা পরিবর্তীত হয়,দীর্ঘ ভ্রমণের পরিকল্পনার প্রয়োজন; এটা প্রভাবিত করে উৎপাদনশীলতা, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অবস্থা । যদিও পায়ে হাঁটা প্রধান মাধ্যম নিম্ন আয়ের বেশিরভাগের, এখানে পথচারীদের চাহিদা পরিবহন পরিকল্পণায় অগ্রাহ্য। যানযটের ফলে অনেক পায়ে হাঁটেনে এবং সাইকেল চালান; যাইহোক, উভয়ই বিপদজনক হতে পারে। ঢাকার প্রায় ৮০% ক্ষয়ক্ষতি পথাচারীকে ধাক্কা জ্বালানী ভিত্তিক যানবাহনের দ্বারা হয়। যদিও মাত্র ৪% ব্যক্তিগত গাড়ী মোট যানবাহনের তুলনায়, তারাই ৭০% রাস্তার জায়গা দখল করে। ভবিষ্যতের যে কোনও নীতিতে গণপরিবহনকে জোর দিতে হবে। সঙ্কুচিত প্রাকৃতিক গ্যাস (সিএনজি) গাড়িতে পরিবর্তন ২০০৯ সালে ৪০০০ এরও বেশি অকাল মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল, তবে তাদের স্বল্প ব্যয় রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা বাড়িয়েছে (যদিও সিএনজির দাম বাড়ার কারণে এই বর্ধন কমতে পারে) এবং অন্যান্য উদ্দেশ্যে উপলব্ধ প্রাকৃতিক গ্যাসের পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে।
প্রত্যেক দেশের পরিবহন ব্যবস্থায় কিছু না কিছু সমস্যা রয়েছে , বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। কয়েকটি কারণে বাংলাদেশ পরিবহন ব্যবস্থায় পিছিয়ে আছে।
সমস্যা
রাস্তা ঘাটের অবনতি
শিক্ষার অভাব
নিয়ন্ত্রক প্রশাসকের ভুল ত্রুটি
ঘুষ দুর্নীতি
স্বজন প্রীতি
আইনের প্রতি উদাসীনতা
উপরের সমস্যা গুলো সমাধানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা গেলে বাংলাদেশের পরিবহন ব্যবস্থা উন্নত রূপ লাভ করবে। | বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর কোনটি? | {
"answer_start": [
271,
271
],
"text": [
"চট্টগ্রাম",
"চট্টগ্রাম"
]
} |
bn_wiki_0476_05 | বাংলাদেশের পরিবহন ব্যবস্থা | নদী-মাতৃক দেশ হওয়ার কারণে প্রাচীন বাংলায় পরিবহনের প্রধান মাধ্যম ছিল জল পথ। এ দেশে ৫,১৫০ থেকে ৮,০৪৬ কিলোমিটার জল পথ রয়েছে , এর মধ্যে ২,৫৭৫ থেকে ৩,০৫৮ কিলোমিটার সাধারণ পরিবহনে উপযোগী এবং ১,৬০০ থেকে ১৯০০ মাইল জল পথ বড় জাহাজ চলাচলে উপযোগী। বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রাম।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বোইং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার
বাংলাদেশ পরিবহন ব্যবস্থায় আকাশপথে তেমন অগ্রগতি করতে পারেনি , তবে উন্নয়নের কাজ চলছে। দেশের কিছু স্থানে বিমান বন্দর স্থাপন করা হয়েছে। আকাশপথে খরচ অত্যন্ত বেশি হওয়ায় সাধারণ মানুষ এতে চলাচল করতে পারে না।
২,৫০,০০০ এর ও অধিক বাংলাদেশের যানবাহন দেশের জনসংখ্যা এবং অবকাঠামো, যানজট জ্বালানী এবং সময় অপচয় করে এবং ভ্রমণকে কষ্টসাধ্য করে তোলে। এটি বিদ্যমান গণপরিবহনকে অদক্ষ করে তোলে, এছাড়াও অনিরাপদ উচ্চ মাত্রায় শব্দ দূষণ এবং বায়ু দূষন চাপ সৃষ্টি করে বিশেষত যাদের হৃদরোগ এবং উচ্চ রক্তচাপ।
যানযট দিনের বেলায় এটা পরিবর্তীত হয়,দীর্ঘ ভ্রমণের পরিকল্পনার প্রয়োজন; এটা প্রভাবিত করে উৎপাদনশীলতা, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অবস্থা । যদিও পায়ে হাঁটা প্রধান মাধ্যম নিম্ন আয়ের বেশিরভাগের, এখানে পথচারীদের চাহিদা পরিবহন পরিকল্পণায় অগ্রাহ্য। যানযটের ফলে অনেক পায়ে হাঁটেনে এবং সাইকেল চালান; যাইহোক, উভয়ই বিপদজনক হতে পারে। ঢাকার প্রায় ৮০% ক্ষয়ক্ষতি পথাচারীকে ধাক্কা জ্বালানী ভিত্তিক যানবাহনের দ্বারা হয়। যদিও মাত্র ৪% ব্যক্তিগত গাড়ী মোট যানবাহনের তুলনায়, তারাই ৭০% রাস্তার জায়গা দখল করে। ভবিষ্যতের যে কোনও নীতিতে গণপরিবহনকে জোর দিতে হবে। সঙ্কুচিত প্রাকৃতিক গ্যাস (সিএনজি) গাড়িতে পরিবর্তন ২০০৯ সালে ৪০০০ এরও বেশি অকাল মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল, তবে তাদের স্বল্প ব্যয় রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা বাড়িয়েছে (যদিও সিএনজির দাম বাড়ার কারণে এই বর্ধন কমতে পারে) এবং অন্যান্য উদ্দেশ্যে উপলব্ধ প্রাকৃতিক গ্যাসের পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে।
প্রত্যেক দেশের পরিবহন ব্যবস্থায় কিছু না কিছু সমস্যা রয়েছে , বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। কয়েকটি কারণে বাংলাদেশ পরিবহন ব্যবস্থায় পিছিয়ে আছে।
সমস্যা
রাস্তা ঘাটের অবনতি
শিক্ষার অভাব
নিয়ন্ত্রক প্রশাসকের ভুল ত্রুটি
ঘুষ দুর্নীতি
স্বজন প্রীতি
আইনের প্রতি উদাসীনতা
উপরের সমস্যা গুলো সমাধানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা গেলে বাংলাদেশের পরিবহন ব্যবস্থা উন্নত রূপ লাভ করবে। | ২০০৫ সালের মধ্যে রেলপথ কত কিলোমিটার বিস্তৃতি লাভ করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0502_02 | বাংলার মসলিন বাণিজ্য | মসলিন বিশেষ এক প্রকার তুলার আঁশ থেকে প্রস্তুতকৃত সূতা দিয়ে বয়ন করা এক প্রকারের অতি সূক্ষ্ম কাপড়বিশেষ। ঢাকা ও বাংলাদেশ এলাকায় এই বস্ত্র তৈরী হত এবং ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে রপ্তানি করা হত। প্রাচীন হস্ত-লিখিত ও মুদ্রিত নথি অনুযায়ী শত শত বছর ধরে বাংলায় বস্ত্রশিল্পের প্রমাণ পাওয়া যায়। পেরিপ্লাস অব দি ইরিথ্রিয়েইন সী অনুযায়ী আরব ও গ্রীক ব্যবসায়ীরা দ্বিতীয় শতাব্দীতে ভারত ও লোহিত সাগরের আদুলির (দি ইরিট্রেয়া) মাধ্যমে মিশরে এবং ইথিওপিয়াতে বাণিজ্য করত। সেই সময়ে মসলিন কাপড়এর বিনিময়ে হাতির দাঁত, কচ্ছপের খোল ও গণ্ডার-শিংয়ের আমদানি করা হত। ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন অংশে ইউরোপীয় বণিকদের আসার আগেই গুজরাতে অবস্থিত ভারতের একটি প্রাচীন বন্দর - বারজিজার থেকে মসলিনের ব্যবসার প্রমাণ পাওয়া যায়। মুঘল শাসনের সময় বঙ্গদেশ ছিল গোটা বিশ্বের মসলিন, সিল্ক এবং মুক্তো ব্যবসার কেন্দ্র। মুঘল যুগের সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তুলা উৎপাদনকেন্দ্র ছিল বঙ্গদেশ বিশেষ করে ঢাকা শহর ছিল নেতৃস্থানীয়। যার জন্যে মধ্য এশিয়ায় মসলিনকে 'ডাকা/দাকা' বলা হত। তখন বঙ্গদেশ থেকে তুলো এবং সিল্কের বিভিন্ন বস্ত্র ইউরোপ, ইন্দোনেশিয়া এবং জাপানে রপ্তানি হত। এশিয়া থেকে ডাচদের আমদানিকৃত ৫০% বস্ত্র ও প্রায় ৮০% সিল্ক যেত বঙ্গদেশ থেকে।
রোমানরা মসলিনের খুব কদর করত।বুলিয়ান এবং সোনার কয়েন ব্যবহার করে দাক্ষিণাত্য এবং দক্ষিণ ভারত থেকে তারা মসলিন কিনে নিয়ে যেত।রোমানরাই ইউরোপে প্রথম মসলিন চালু করে, এবং ধীরে ধীরে এটি প্রবল জনপ্রিয়তা লাভ করে।
একজন চীনা সমুদ্রযাত্রী মা হুয়ান তার যাত্রাবিবরনীতে পঞ্চদশ শতকের শুরুতে বাংলায় পাঁচ থেকে ছয় রকমের সূক্ষ্ম কাপড়ের উল্লেখ করেছেন। মা হুয়ানের বিবরণ অনুযায়ী বাংলার মসলিন তখন চীনে বেশ মুল্যবান ছিল। | কোন শাসনামলে বঙ্গদেশ ছিল গোটা বিশ্বের মসলিন, সিল্ক এবং মুক্তো ব্যবসার কেন্দ্র? | {
"answer_start": [
699,
699
],
"text": [
"মুঘল শাসনের সময়",
"মুঘল"
]
} |
bn_wiki_0502_03 | বাংলার মসলিন বাণিজ্য | মসলিন বিশেষ এক প্রকার তুলার আঁশ থেকে প্রস্তুতকৃত সূতা দিয়ে বয়ন করা এক প্রকারের অতি সূক্ষ্ম কাপড়বিশেষ। ঢাকা ও বাংলাদেশ এলাকায় এই বস্ত্র তৈরী হত এবং ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে রপ্তানি করা হত। প্রাচীন হস্ত-লিখিত ও মুদ্রিত নথি অনুযায়ী শত শত বছর ধরে বাংলায় বস্ত্রশিল্পের প্রমাণ পাওয়া যায়। পেরিপ্লাস অব দি ইরিথ্রিয়েইন সী অনুযায়ী আরব ও গ্রীক ব্যবসায়ীরা দ্বিতীয় শতাব্দীতে ভারত ও লোহিত সাগরের আদুলির (দি ইরিট্রেয়া) মাধ্যমে মিশরে এবং ইথিওপিয়াতে বাণিজ্য করত। সেই সময়ে মসলিন কাপড়এর বিনিময়ে হাতির দাঁত, কচ্ছপের খোল ও গণ্ডার-শিংয়ের আমদানি করা হত। ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন অংশে ইউরোপীয় বণিকদের আসার আগেই গুজরাতে অবস্থিত ভারতের একটি প্রাচীন বন্দর - বারজিজার থেকে মসলিনের ব্যবসার প্রমাণ পাওয়া যায়। মুঘল শাসনের সময় বঙ্গদেশ ছিল গোটা বিশ্বের মসলিন, সিল্ক এবং মুক্তো ব্যবসার কেন্দ্র। মুঘল যুগের সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তুলা উৎপাদনকেন্দ্র ছিল বঙ্গদেশ বিশেষ করে ঢাকা শহর ছিল নেতৃস্থানীয়। যার জন্যে মধ্য এশিয়ায় মসলিনকে 'ডাকা/দাকা' বলা হত। তখন বঙ্গদেশ থেকে তুলো এবং সিল্কের বিভিন্ন বস্ত্র ইউরোপ, ইন্দোনেশিয়া এবং জাপানে রপ্তানি হত। এশিয়া থেকে ডাচদের আমদানিকৃত ৫০% বস্ত্র ও প্রায় ৮০% সিল্ক যেত বঙ্গদেশ থেকে।
রোমানরা মসলিনের খুব কদর করত।বুলিয়ান এবং সোনার কয়েন ব্যবহার করে দাক্ষিণাত্য এবং দক্ষিণ ভারত থেকে তারা মসলিন কিনে নিয়ে যেত।রোমানরাই ইউরোপে প্রথম মসলিন চালু করে, এবং ধীরে ধীরে এটি প্রবল জনপ্রিয়তা লাভ করে।
একজন চীনা সমুদ্রযাত্রী মা হুয়ান তার যাত্রাবিবরনীতে পঞ্চদশ শতকের শুরুতে বাংলায় পাঁচ থেকে ছয় রকমের সূক্ষ্ম কাপড়ের উল্লেখ করেছেন। মা হুয়ানের বিবরণ অনুযায়ী বাংলার মসলিন তখন চীনে বেশ মুল্যবান ছিল। | ইউরোপে প্রথম মসলিন চালু করে কারা? | {
"answer_start": [
1110,
1110
],
"text": [
"রোমানরা",
"রোমান"
]
} |
bn_wiki_0502_04 | বাংলার মসলিন বাণিজ্য | মসলিন বিশেষ এক প্রকার তুলার আঁশ থেকে প্রস্তুতকৃত সূতা দিয়ে বয়ন করা এক প্রকারের অতি সূক্ষ্ম কাপড়বিশেষ। ঢাকা ও বাংলাদেশ এলাকায় এই বস্ত্র তৈরী হত এবং ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে রপ্তানি করা হত। প্রাচীন হস্ত-লিখিত ও মুদ্রিত নথি অনুযায়ী শত শত বছর ধরে বাংলায় বস্ত্রশিল্পের প্রমাণ পাওয়া যায়। পেরিপ্লাস অব দি ইরিথ্রিয়েইন সী অনুযায়ী আরব ও গ্রীক ব্যবসায়ীরা দ্বিতীয় শতাব্দীতে ভারত ও লোহিত সাগরের আদুলির (দি ইরিট্রেয়া) মাধ্যমে মিশরে এবং ইথিওপিয়াতে বাণিজ্য করত। সেই সময়ে মসলিন কাপড়এর বিনিময়ে হাতির দাঁত, কচ্ছপের খোল ও গণ্ডার-শিংয়ের আমদানি করা হত। ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন অংশে ইউরোপীয় বণিকদের আসার আগেই গুজরাতে অবস্থিত ভারতের একটি প্রাচীন বন্দর - বারজিজার থেকে মসলিনের ব্যবসার প্রমাণ পাওয়া যায়। মুঘল শাসনের সময় বঙ্গদেশ ছিল গোটা বিশ্বের মসলিন, সিল্ক এবং মুক্তো ব্যবসার কেন্দ্র। মুঘল যুগের সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তুলা উৎপাদনকেন্দ্র ছিল বঙ্গদেশ বিশেষ করে ঢাকা শহর ছিল নেতৃস্থানীয়। যার জন্যে মধ্য এশিয়ায় মসলিনকে 'ডাকা/দাকা' বলা হত। তখন বঙ্গদেশ থেকে তুলো এবং সিল্কের বিভিন্ন বস্ত্র ইউরোপ, ইন্দোনেশিয়া এবং জাপানে রপ্তানি হত। এশিয়া থেকে ডাচদের আমদানিকৃত ৫০% বস্ত্র ও প্রায় ৮০% সিল্ক যেত বঙ্গদেশ থেকে।
রোমানরা মসলিনের খুব কদর করত।বুলিয়ান এবং সোনার কয়েন ব্যবহার করে দাক্ষিণাত্য এবং দক্ষিণ ভারত থেকে তারা মসলিন কিনে নিয়ে যেত।রোমানরাই ইউরোপে প্রথম মসলিন চালু করে, এবং ধীরে ধীরে এটি প্রবল জনপ্রিয়তা লাভ করে।
একজন চীনা সমুদ্রযাত্রী মা হুয়ান তার যাত্রাবিবরনীতে পঞ্চদশ শতকের শুরুতে বাংলায় পাঁচ থেকে ছয় রকমের সূক্ষ্ম কাপড়ের উল্লেখ করেছেন। মা হুয়ানের বিবরণ অনুযায়ী বাংলার মসলিন তখন চীনে বেশ মুল্যবান ছিল। | মধ্য এশিয়ায় মসলিনকে কী বলা হত? | {
"answer_start": [
921,
921
],
"text": [
"ডাকা/দাকা",
"ডাকা/দাকা"
]
} |
bn_wiki_0502_05 | বাংলার মসলিন বাণিজ্য | মসলিন বিশেষ এক প্রকার তুলার আঁশ থেকে প্রস্তুতকৃত সূতা দিয়ে বয়ন করা এক প্রকারের অতি সূক্ষ্ম কাপড়বিশেষ। ঢাকা ও বাংলাদেশ এলাকায় এই বস্ত্র তৈরী হত এবং ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে রপ্তানি করা হত। প্রাচীন হস্ত-লিখিত ও মুদ্রিত নথি অনুযায়ী শত শত বছর ধরে বাংলায় বস্ত্রশিল্পের প্রমাণ পাওয়া যায়। পেরিপ্লাস অব দি ইরিথ্রিয়েইন সী অনুযায়ী আরব ও গ্রীক ব্যবসায়ীরা দ্বিতীয় শতাব্দীতে ভারত ও লোহিত সাগরের আদুলির (দি ইরিট্রেয়া) মাধ্যমে মিশরে এবং ইথিওপিয়াতে বাণিজ্য করত। সেই সময়ে মসলিন কাপড়এর বিনিময়ে হাতির দাঁত, কচ্ছপের খোল ও গণ্ডার-শিংয়ের আমদানি করা হত। ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন অংশে ইউরোপীয় বণিকদের আসার আগেই গুজরাতে অবস্থিত ভারতের একটি প্রাচীন বন্দর - বারজিজার থেকে মসলিনের ব্যবসার প্রমাণ পাওয়া যায়। মুঘল শাসনের সময় বঙ্গদেশ ছিল গোটা বিশ্বের মসলিন, সিল্ক এবং মুক্তো ব্যবসার কেন্দ্র। মুঘল যুগের সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তুলা উৎপাদনকেন্দ্র ছিল বঙ্গদেশ বিশেষ করে ঢাকা শহর ছিল নেতৃস্থানীয়। যার জন্যে মধ্য এশিয়ায় মসলিনকে 'ডাকা/দাকা' বলা হত। তখন বঙ্গদেশ থেকে তুলো এবং সিল্কের বিভিন্ন বস্ত্র ইউরোপ, ইন্দোনেশিয়া এবং জাপানে রপ্তানি হত। এশিয়া থেকে ডাচদের আমদানিকৃত ৫০% বস্ত্র ও প্রায় ৮০% সিল্ক যেত বঙ্গদেশ থেকে।
রোমানরা মসলিনের খুব কদর করত।বুলিয়ান এবং সোনার কয়েন ব্যবহার করে দাক্ষিণাত্য এবং দক্ষিণ ভারত থেকে তারা মসলিন কিনে নিয়ে যেত।রোমানরাই ইউরোপে প্রথম মসলিন চালু করে, এবং ধীরে ধীরে এটি প্রবল জনপ্রিয়তা লাভ করে।
একজন চীনা সমুদ্রযাত্রী মা হুয়ান তার যাত্রাবিবরনীতে পঞ্চদশ শতকের শুরুতে বাংলায় পাঁচ থেকে ছয় রকমের সূক্ষ্ম কাপড়ের উল্লেখ করেছেন। মা হুয়ানের বিবরণ অনুযায়ী বাংলার মসলিন তখন চীনে বেশ মুল্যবান ছিল। | কত সালে ছয়টি ঢাকাই মসলিন শাড়ি তৈরি করা হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1819_02 | শার্লক হোমস | শার্লক হোমস ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগ ও বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগের একটি কাল্পনিক গোয়েন্দা চরিত্র। ১৮৮৭ সালে প্রথম আবির্ভূত এই চরিত্রের স্রষ্টা স্কটিশ লেখক ও চিকিৎসক স্যার আর্থার কোনান ডয়েল। হোমস একজন উচ্চমেধাসম্পন্ন লন্ডন-ভিত্তিক "পরামর্শদাতা গোয়েন্দা"। নির্ভুল যুক্তিসঙ্গত কার্যকারণ অনুধাবন, যে কোনো প্রকার ছদ্মবেশ ধারণ এবং ফরেনসিক বিজ্ঞানে দক্ষতাবলে জটিল আইনি মামলার নিষ্পত্তি করে দেওয়ার জন্য তাঁর খ্যাতি ভুবনজোড়া।
কোনান ডয়েল হোমসকে নিয়ে চারটি উপন্যাস ও ছাপ্পান্নটি ছোটগল্প লিখেছেন। প্রথম কাহিনি আ স্টাডি ইন স্কারলেট ১৮৮৭ সালের বিটন’স ক্রিসমাস অ্যানুয়াল পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। দ্বিতীয় কাহিনি দ্য সাইন অব দি ফোর ১৮৯০ সালে লিপিনকোট’স মান্থলি ম্যাগাজিন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৮৯১ সালে দ্য স্ট্র্যান্ড ম্যাগাজিন পত্রিকায় প্রথম ছোটগল্পের সিরিজটি প্রকাশিত হওয়ার পরই শার্লক হোমস চরিত্রটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ১৯২৭ সাল পর্যন্ত হোমসকে নিয়ে একগুচ্ছ ছোটগল্পের সিরিজ ও আরও দুটি ধারাবাহিক উপন্যাস প্রকাশিত হয়। হোমস কাহিনির পটভূমির সময়কাল ১৮৮০ থেকে ১৯০৭ সাল; শেষ ঘটনাটির সময়কাল অবশ্য ১৯১৪। | এই চরিত্রের লেখক কে? | {
"answer_start": [
162,
162
],
"text": [
"স্যার আর্থার কোনান ডয়েল",
"স্যার আর্থার কোনান ডয়েল"
]
} |
bn_wiki_1819_04 | শার্লক হোমস | শার্লক হোমস ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগ ও বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগের একটি কাল্পনিক গোয়েন্দা চরিত্র। ১৮৮৭ সালে প্রথম আবির্ভূত এই চরিত্রের স্রষ্টা স্কটিশ লেখক ও চিকিৎসক স্যার আর্থার কোনান ডয়েল। হোমস একজন উচ্চমেধাসম্পন্ন লন্ডন-ভিত্তিক "পরামর্শদাতা গোয়েন্দা"। নির্ভুল যুক্তিসঙ্গত কার্যকারণ অনুধাবন, যে কোনো প্রকার ছদ্মবেশ ধারণ এবং ফরেনসিক বিজ্ঞানে দক্ষতাবলে জটিল আইনি মামলার নিষ্পত্তি করে দেওয়ার জন্য তাঁর খ্যাতি ভুবনজোড়া।
কোনান ডয়েল হোমসকে নিয়ে চারটি উপন্যাস ও ছাপ্পান্নটি ছোটগল্প লিখেছেন। প্রথম কাহিনি আ স্টাডি ইন স্কারলেট ১৮৮৭ সালের বিটন’স ক্রিসমাস অ্যানুয়াল পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। দ্বিতীয় কাহিনি দ্য সাইন অব দি ফোর ১৮৯০ সালে লিপিনকোট’স মান্থলি ম্যাগাজিন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৮৯১ সালে দ্য স্ট্র্যান্ড ম্যাগাজিন পত্রিকায় প্রথম ছোটগল্পের সিরিজটি প্রকাশিত হওয়ার পরই শার্লক হোমস চরিত্রটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ১৯২৭ সাল পর্যন্ত হোমসকে নিয়ে একগুচ্ছ ছোটগল্পের সিরিজ ও আরও দুটি ধারাবাহিক উপন্যাস প্রকাশিত হয়। হোমস কাহিনির পটভূমির সময়কাল ১৮৮০ থেকে ১৯০৭ সাল; শেষ ঘটনাটির সময়কাল অবশ্য ১৯১৪। | কত সালে শার্লক হোমস চরিত্রটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে? | {
"answer_start": [
685,
685
],
"text": [
"১৮৯১",
"১৮৯১"
]
} |
bn_wiki_1043_01 | হটস্টার | হটস্টার হলো একটি ভারতীয় ডিজিটাল এবং মোবাইল বিনোদন প্রচারের মাধ্যম যা স্টার ইন্ডিয়া দ্বারা ৬ই ফেব্রুয়ারি ২০১৫ সালে আরম্ভ করা হয়। এটির মালিক হলো নোভি ডিজিটাল এন্টারটেইমেন্ট, স্টার ইন্ডিয়ার একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান, যা নিজেই সম্পূর্ণভাবে দ্য ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি ইন্ডিয়ার অধীনে একটি প্রতিষ্ঠান। এটি স্ট্রিমিং মিডিয়া এবং চাহিদা অনুযায়ী ভিডিও সেবা প্রদান করে এবং ওয়েব, এন্ড্রয়েড, আইওএস, ফায়ারটিভি এবং অ্যাপল টিভি প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারযোগ্য।অ্যাপটি আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৫-এর সময় সকল ৪৯টি ম্যাচের জন্য ৩৪ কোটি দর্শন এবং ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ মৌসুম ৮ (২০১৫)-এর সময় ২০ কোটির চেয়ে বেশি দর্শন অর্জন করে। হটস্টারে এটির প্ল্যাটফর্মে ১০০টির থেকে বেশি বিজ্ঞাপক রয়েছে। এটির বিষয়বস্তু অন্যতর বিনামূল্যে অথবা সাক্ষরের ভিত্তিতে (টাকা-প্রদানকারী বিষয়বস্তু) সরবরাহিত। তাদের আয়ের সূত্র হলো বিজ্ঞাপক।ওয়েবসাইট ছাড়াও, হটস্টার একটি অ্যাপ্লিকেশন হিসেবে মোবাইল ডিভাইস জুড়ে লভ্য যা এনড্রয়েড, আইওএস এবং অ্যাপল টিভি প্ল্যাটফর্মে চালু আছে। হটস্টার এনড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন বর্তমানে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডাতে উপলব্ধ। | হটস্টার এর মালিক কে? | {
"answer_start": [
147,
147
],
"text": [
"নোভি ডিজিটাল এন্টারটেইমেন্ট",
"নোভি ডিজিটাল এন্টারটেইমেন্ট"
]
} |
bn_wiki_1043_04 | হটস্টার | হটস্টার হলো একটি ভারতীয় ডিজিটাল এবং মোবাইল বিনোদন প্রচারের মাধ্যম যা স্টার ইন্ডিয়া দ্বারা ৬ই ফেব্রুয়ারি ২০১৫ সালে আরম্ভ করা হয়। এটির মালিক হলো নোভি ডিজিটাল এন্টারটেইমেন্ট, স্টার ইন্ডিয়ার একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান, যা নিজেই সম্পূর্ণভাবে দ্য ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি ইন্ডিয়ার অধীনে একটি প্রতিষ্ঠান। এটি স্ট্রিমিং মিডিয়া এবং চাহিদা অনুযায়ী ভিডিও সেবা প্রদান করে এবং ওয়েব, এন্ড্রয়েড, আইওএস, ফায়ারটিভি এবং অ্যাপল টিভি প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারযোগ্য।অ্যাপটি আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৫-এর সময় সকল ৪৯টি ম্যাচের জন্য ৩৪ কোটি দর্শন এবং ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ মৌসুম ৮ (২০১৫)-এর সময় ২০ কোটির চেয়ে বেশি দর্শন অর্জন করে। হটস্টারে এটির প্ল্যাটফর্মে ১০০টির থেকে বেশি বিজ্ঞাপক রয়েছে। এটির বিষয়বস্তু অন্যতর বিনামূল্যে অথবা সাক্ষরের ভিত্তিতে (টাকা-প্রদানকারী বিষয়বস্তু) সরবরাহিত। তাদের আয়ের সূত্র হলো বিজ্ঞাপক।ওয়েবসাইট ছাড়াও, হটস্টার একটি অ্যাপ্লিকেশন হিসেবে মোবাইল ডিভাইস জুড়ে লভ্য যা এনড্রয়েড, আইওএস এবং অ্যাপল টিভি প্ল্যাটফর্মে চালু আছে। হটস্টার এনড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন বর্তমানে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডাতে উপলব্ধ। | হটস্টার ফুটবল বিশ্বকাপ এর সময় কতো কোটি দর্শন পায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1043_05 | হটস্টার | হটস্টার হলো একটি ভারতীয় ডিজিটাল এবং মোবাইল বিনোদন প্রচারের মাধ্যম যা স্টার ইন্ডিয়া দ্বারা ৬ই ফেব্রুয়ারি ২০১৫ সালে আরম্ভ করা হয়। এটির মালিক হলো নোভি ডিজিটাল এন্টারটেইমেন্ট, স্টার ইন্ডিয়ার একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান, যা নিজেই সম্পূর্ণভাবে দ্য ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি ইন্ডিয়ার অধীনে একটি প্রতিষ্ঠান। এটি স্ট্রিমিং মিডিয়া এবং চাহিদা অনুযায়ী ভিডিও সেবা প্রদান করে এবং ওয়েব, এন্ড্রয়েড, আইওএস, ফায়ারটিভি এবং অ্যাপল টিভি প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারযোগ্য।অ্যাপটি আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৫-এর সময় সকল ৪৯টি ম্যাচের জন্য ৩৪ কোটি দর্শন এবং ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ মৌসুম ৮ (২০১৫)-এর সময় ২০ কোটির চেয়ে বেশি দর্শন অর্জন করে। হটস্টারে এটির প্ল্যাটফর্মে ১০০টির থেকে বেশি বিজ্ঞাপক রয়েছে। এটির বিষয়বস্তু অন্যতর বিনামূল্যে অথবা সাক্ষরের ভিত্তিতে (টাকা-প্রদানকারী বিষয়বস্তু) সরবরাহিত। তাদের আয়ের সূত্র হলো বিজ্ঞাপক।ওয়েবসাইট ছাড়াও, হটস্টার একটি অ্যাপ্লিকেশন হিসেবে মোবাইল ডিভাইস জুড়ে লভ্য যা এনড্রয়েড, আইওএস এবং অ্যাপল টিভি প্ল্যাটফর্মে চালু আছে। হটস্টার এনড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন বর্তমানে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডাতে উপলব্ধ। | হটস্টার বিজ্ঞাপক থেকে কতো কোটি টাকা আয় করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0079_02 | কার্বন টেট্রাক্লোরাইড | কার্বন টেট্রাক্লোরাইড (ইউপ্যাক স্বীকৃত নাম টেট্রাক্লোরোমিথেন ;পরিষ্কারক শিল্পে কার্বন টেট, অগ্নিনির্বাপণে হ্যালন-১০৪ ও শীতক-১০ নামেও পরিচিত) একটি জৈব যৌগ। এটি একটি বর্ণহীন তরল ও সুগন্ধযুক্ত। নিম্নস্তরীয় ক্ষেত্রে এই সুগন্ধ শনাক্ত করা যায়। কম তাপমাত্রায় এর দাহ্যতাও থাকে কম। ইতোপূর্বে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রে ব্যাপকভাবে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ব্যবহার করা হত। শীতক ও পরিষ্কারক এজেন্টের পূর্বসূচক হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হত। তবে বর্তমানে অগ্নিনির্বাপক, শীতক বা পরিষ্কারক এজেন্ট হিসেবে এর ব্যবহার নেই বললেই চলে। বিষাক্ততা ও নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে এসব কাজে কার্বন টেট্রাক্লোরাইডের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এছাড়াও কার্বন টেট্রাক্লোরাইড যকৃত ও বৃক্কের ক্ষতি সাধন করে। দীর্ঘমেয়াদে কার্বন টেট্রাক্লোরাইড ব্যবহার প্রাণঘাতী হতে পারে।
কার্বন টেট্রাক্লোরাইড অণুতে চতুষ্তলকীয় গঠনবিন্যাসে কার্বন পরমাণুগুলো প্রতিসমভাবে বিন্যস্ত থাকে। কেন্দ্রীয় কার্বন পরমাণুর সঙ্গে ক্লোরিন পরমাণুগুলো সমযোজী বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। এই প্রতিসম বিন্যাসের কারণেই কার্বন টেট্রাক্লোরাইড অ-পোলার যৌগ। মিথেন গ্যাসের গঠনবিন্যাসও একই রকম ; এটি এক প্রকার হ্যালোমিথেন। দ্রাবক হিসেবে এটি চর্বি ও তেলকে দ্রবীভূত করতে পারে। এছাড়াও কার্বন টেট্রাক্লোরাইড আয়োডিনকে দ্রবীভূত করতে পারে। | কার্বন ডাই অক্সাইডে কেন্দ্রীয় কার্বন পরমাণুর সঙ্গে ক্লোরিন পরমাণুগুলো কোন বন্ধনে আবদ্ধ থাকে? | {
"answer_start": [
948,
948
],
"text": [
"সমযোজী",
"সমযোজী"
]
} |
bn_wiki_0859_01 | মুরানো (গগনচুম্বী অট্টালিকা) | মুরানো হচ্ছে একটি বহুতল-বিশিষ্ট আবাসিক ভবন। এটি যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া প্রদেশের ফিলাডেলফিয়ার সেন্টার সিটিতে অবস্থিত। ২০০৫ সালে মুরানো, শহরের মধ্যে ঘটা একটি কন্ডোমিনিয়াম প্রবৃদ্ধির অংশ হিসেবে ঘোষিত হয় এবং এটি যৌথ ভাবে টমাস প্রপার্টিজ গ্রুপ ও পি এন্ড এ অ্যাসোসিয়েটস তৈরী করেছিল । ২০০৮ সালে কাজ সমাপ্তির পর ইটালীর মুরানোর নাম অনুসারে ভবনটির নাম রাখা হয়, যা নির্মাণ করতে খরচ হয় ১৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৯২৭-১৯৭৮ সাল পর্যন্ত এই জায়গাটি এরলেঙ্গার থিয়েটারের গাড়ি পার্ক করার জায়গা ছিল।
৪৩টি তলা,৪৭৫ ফুট,নীল গ্লাস ও কংক্রিটের এই বহুতল ভবনটির নকশা করেছেন সলোমন কর্ডওয়েল বুয়েঞ্জ অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস। মুরানোর কন্ডোমিনিয়াম গুলোর প্রভেদ ৭৪০-২৬২৫ বর্গফুট(৬৯-২৪০ বর্গ মিঃ) পর্যন্ত এবং সাজানো তাকের মত নকশার সাথে বারান্দা যুক্ত ছিল। এ ভবনের মূল বৈশিষ্ট্য হল সন্নিহিত গ্যারেজ।২০০০ সালের শেষের দিকের মন্দার সময় ভবনটি কে পূরণ করতে অনেক প্রচেষ্টা চালাতে হয়েছিলো।২০০৯ সালের জুলাই এ মালিকদের ভবন এর চল্লিশ ইউনিটের একটি নিলাম সফল ভাবে অনুষ্ঠিত হয়। টমাস প্রোপার্টি গ্রুপ অবিক্রীত ইউনিট বিক্রি করার জন্য দাম কমিয়েছিল।
২০০৫ সালে মুরানো ঘোষিত হয়েছিলো যখন;পেনসিলভানিয়া প্রদেশের ফিলাডেলফিয়া কন্ডোমিনিয়াম প্রবৃদ্ধির সম্মুখীন হচ্ছিলো,যার শুরু ১৯৯০ এর শেষে। ১৯৯৮-২০০৪ সালের মাঝে ৭০ টির বেশ;অফিস ওকারখানা ভবন; চুক্তিভিত্তিক এবং কন্ডোমিনিয়াম অ্যাপার্টমেন্টে রূপান্তরিত হয়।প্রকল্প যৌথভাবে টমাস প্রোপার্টি গ্রুপ - লস এঞ্জেলেস এবং পি অ্যান্ড এ অ্যাসোসিয়েটস - ফিলাডেলফিয়ার দ্বারা উন্নত হয়ে ছিল। ২০০২ সাল পর্যন্ত ভবনটির আবাসিক কোন পরিকল্পনা ছিল না। এরনির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৫ সালের শেষে। | মুরানো যুক্তরাষ্ট্রের কোন প্রদেশে অবস্থিত? | {
"answer_start": [
63,
63
],
"text": [
"পেনসিলভানিয়া প্রদেশে",
"পেনসিলভানিয়া প্রদেশে"
]
} |
bn_wiki_0859_02 | মুরানো (গগনচুম্বী অট্টালিকা) | মুরানো হচ্ছে একটি বহুতল-বিশিষ্ট আবাসিক ভবন। এটি যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া প্রদেশের ফিলাডেলফিয়ার সেন্টার সিটিতে অবস্থিত। ২০০৫ সালে মুরানো, শহরের মধ্যে ঘটা একটি কন্ডোমিনিয়াম প্রবৃদ্ধির অংশ হিসেবে ঘোষিত হয় এবং এটি যৌথ ভাবে টমাস প্রপার্টিজ গ্রুপ ও পি এন্ড এ অ্যাসোসিয়েটস তৈরী করেছিল । ২০০৮ সালে কাজ সমাপ্তির পর ইটালীর মুরানোর নাম অনুসারে ভবনটির নাম রাখা হয়, যা নির্মাণ করতে খরচ হয় ১৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৯২৭-১৯৭৮ সাল পর্যন্ত এই জায়গাটি এরলেঙ্গার থিয়েটারের গাড়ি পার্ক করার জায়গা ছিল।
৪৩টি তলা,৪৭৫ ফুট,নীল গ্লাস ও কংক্রিটের এই বহুতল ভবনটির নকশা করেছেন সলোমন কর্ডওয়েল বুয়েঞ্জ অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস। মুরানোর কন্ডোমিনিয়াম গুলোর প্রভেদ ৭৪০-২৬২৫ বর্গফুট(৬৯-২৪০ বর্গ মিঃ) পর্যন্ত এবং সাজানো তাকের মত নকশার সাথে বারান্দা যুক্ত ছিল। এ ভবনের মূল বৈশিষ্ট্য হল সন্নিহিত গ্যারেজ।২০০০ সালের শেষের দিকের মন্দার সময় ভবনটি কে পূরণ করতে অনেক প্রচেষ্টা চালাতে হয়েছিলো।২০০৯ সালের জুলাই এ মালিকদের ভবন এর চল্লিশ ইউনিটের একটি নিলাম সফল ভাবে অনুষ্ঠিত হয়। টমাস প্রোপার্টি গ্রুপ অবিক্রীত ইউনিট বিক্রি করার জন্য দাম কমিয়েছিল।
২০০৫ সালে মুরানো ঘোষিত হয়েছিলো যখন;পেনসিলভানিয়া প্রদেশের ফিলাডেলফিয়া কন্ডোমিনিয়াম প্রবৃদ্ধির সম্মুখীন হচ্ছিলো,যার শুরু ১৯৯০ এর শেষে। ১৯৯৮-২০০৪ সালের মাঝে ৭০ টির বেশ;অফিস ওকারখানা ভবন; চুক্তিভিত্তিক এবং কন্ডোমিনিয়াম অ্যাপার্টমেন্টে রূপান্তরিত হয়।প্রকল্প যৌথভাবে টমাস প্রোপার্টি গ্রুপ - লস এঞ্জেলেস এবং পি অ্যান্ড এ অ্যাসোসিয়েটস - ফিলাডেলফিয়ার দ্বারা উন্নত হয়ে ছিল। ২০০২ সাল পর্যন্ত ভবনটির আবাসিক কোন পরিকল্পনা ছিল না। এরনির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৫ সালের শেষে। | কত সালে মুরানো শহরের মধ্যে ঘটা একটি কন্ডোমিনিয়াম প্রবৃদ্ধির অংশ হিসেবে ঘোষিত হয়? | {
"answer_start": [
124,
124
],
"text": [
"২০০৫",
"২০০৫"
]
} |
bn_wiki_0859_03 | মুরানো (গগনচুম্বী অট্টালিকা) | মুরানো হচ্ছে একটি বহুতল-বিশিষ্ট আবাসিক ভবন। এটি যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া প্রদেশের ফিলাডেলফিয়ার সেন্টার সিটিতে অবস্থিত। ২০০৫ সালে মুরানো, শহরের মধ্যে ঘটা একটি কন্ডোমিনিয়াম প্রবৃদ্ধির অংশ হিসেবে ঘোষিত হয় এবং এটি যৌথ ভাবে টমাস প্রপার্টিজ গ্রুপ ও পি এন্ড এ অ্যাসোসিয়েটস তৈরী করেছিল । ২০০৮ সালে কাজ সমাপ্তির পর ইটালীর মুরানোর নাম অনুসারে ভবনটির নাম রাখা হয়, যা নির্মাণ করতে খরচ হয় ১৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৯২৭-১৯৭৮ সাল পর্যন্ত এই জায়গাটি এরলেঙ্গার থিয়েটারের গাড়ি পার্ক করার জায়গা ছিল।
৪৩টি তলা,৪৭৫ ফুট,নীল গ্লাস ও কংক্রিটের এই বহুতল ভবনটির নকশা করেছেন সলোমন কর্ডওয়েল বুয়েঞ্জ অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস। মুরানোর কন্ডোমিনিয়াম গুলোর প্রভেদ ৭৪০-২৬২৫ বর্গফুট(৬৯-২৪০ বর্গ মিঃ) পর্যন্ত এবং সাজানো তাকের মত নকশার সাথে বারান্দা যুক্ত ছিল। এ ভবনের মূল বৈশিষ্ট্য হল সন্নিহিত গ্যারেজ।২০০০ সালের শেষের দিকের মন্দার সময় ভবনটি কে পূরণ করতে অনেক প্রচেষ্টা চালাতে হয়েছিলো।২০০৯ সালের জুলাই এ মালিকদের ভবন এর চল্লিশ ইউনিটের একটি নিলাম সফল ভাবে অনুষ্ঠিত হয়। টমাস প্রোপার্টি গ্রুপ অবিক্রীত ইউনিট বিক্রি করার জন্য দাম কমিয়েছিল।
২০০৫ সালে মুরানো ঘোষিত হয়েছিলো যখন;পেনসিলভানিয়া প্রদেশের ফিলাডেলফিয়া কন্ডোমিনিয়াম প্রবৃদ্ধির সম্মুখীন হচ্ছিলো,যার শুরু ১৯৯০ এর শেষে। ১৯৯৮-২০০৪ সালের মাঝে ৭০ টির বেশ;অফিস ওকারখানা ভবন; চুক্তিভিত্তিক এবং কন্ডোমিনিয়াম অ্যাপার্টমেন্টে রূপান্তরিত হয়।প্রকল্প যৌথভাবে টমাস প্রোপার্টি গ্রুপ - লস এঞ্জেলেস এবং পি অ্যান্ড এ অ্যাসোসিয়েটস - ফিলাডেলফিয়ার দ্বারা উন্নত হয়ে ছিল। ২০০২ সাল পর্যন্ত ভবনটির আবাসিক কোন পরিকল্পনা ছিল না। এরনির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৫ সালের শেষে। | মুরানো ভবনটি কারা নির্মাণ করেছিল? | {
"answer_start": [
216,
216
],
"text": [
" যৌথ ভাবে টমাস প্রপার্টিজ গ্রুপ ও পি এন্ড এ অ্যাসোসিয়েটস তৈরী করেছিল ",
" যৌথ ভাবে টমাস প্রপার্টিজ গ্রুপ ও পি এন্ড এ অ্যাসোসিয়েটস তৈরী করেছিল "
]
} |
bn_wiki_0859_04 | মুরানো (গগনচুম্বী অট্টালিকা) | মুরানো হচ্ছে একটি বহুতল-বিশিষ্ট আবাসিক ভবন। এটি যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া প্রদেশের ফিলাডেলফিয়ার সেন্টার সিটিতে অবস্থিত। ২০০৫ সালে মুরানো, শহরের মধ্যে ঘটা একটি কন্ডোমিনিয়াম প্রবৃদ্ধির অংশ হিসেবে ঘোষিত হয় এবং এটি যৌথ ভাবে টমাস প্রপার্টিজ গ্রুপ ও পি এন্ড এ অ্যাসোসিয়েটস তৈরী করেছিল । ২০০৮ সালে কাজ সমাপ্তির পর ইটালীর মুরানোর নাম অনুসারে ভবনটির নাম রাখা হয়, যা নির্মাণ করতে খরচ হয় ১৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৯২৭-১৯৭৮ সাল পর্যন্ত এই জায়গাটি এরলেঙ্গার থিয়েটারের গাড়ি পার্ক করার জায়গা ছিল।
৪৩টি তলা,৪৭৫ ফুট,নীল গ্লাস ও কংক্রিটের এই বহুতল ভবনটির নকশা করেছেন সলোমন কর্ডওয়েল বুয়েঞ্জ অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস। মুরানোর কন্ডোমিনিয়াম গুলোর প্রভেদ ৭৪০-২৬২৫ বর্গফুট(৬৯-২৪০ বর্গ মিঃ) পর্যন্ত এবং সাজানো তাকের মত নকশার সাথে বারান্দা যুক্ত ছিল। এ ভবনের মূল বৈশিষ্ট্য হল সন্নিহিত গ্যারেজ।২০০০ সালের শেষের দিকের মন্দার সময় ভবনটি কে পূরণ করতে অনেক প্রচেষ্টা চালাতে হয়েছিলো।২০০৯ সালের জুলাই এ মালিকদের ভবন এর চল্লিশ ইউনিটের একটি নিলাম সফল ভাবে অনুষ্ঠিত হয়। টমাস প্রোপার্টি গ্রুপ অবিক্রীত ইউনিট বিক্রি করার জন্য দাম কমিয়েছিল।
২০০৫ সালে মুরানো ঘোষিত হয়েছিলো যখন;পেনসিলভানিয়া প্রদেশের ফিলাডেলফিয়া কন্ডোমিনিয়াম প্রবৃদ্ধির সম্মুখীন হচ্ছিলো,যার শুরু ১৯৯০ এর শেষে। ১৯৯৮-২০০৪ সালের মাঝে ৭০ টির বেশ;অফিস ওকারখানা ভবন; চুক্তিভিত্তিক এবং কন্ডোমিনিয়াম অ্যাপার্টমেন্টে রূপান্তরিত হয়।প্রকল্প যৌথভাবে টমাস প্রোপার্টি গ্রুপ - লস এঞ্জেলেস এবং পি অ্যান্ড এ অ্যাসোসিয়েটস - ফিলাডেলফিয়ার দ্বারা উন্নত হয়ে ছিল। ২০০২ সাল পর্যন্ত ভবনটির আবাসিক কোন পরিকল্পনা ছিল না। এরনির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৫ সালের শেষে। | ভবনটিি নির্মাণ করতে কত খরচ হয়? | {
"answer_start": [
386,
386
],
"text": [
"১৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার",
"১৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার"
]
} |
bn_wiki_0859_05 | মুরানো (গগনচুম্বী অট্টালিকা) | মুরানো হচ্ছে একটি বহুতল-বিশিষ্ট আবাসিক ভবন। এটি যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া প্রদেশের ফিলাডেলফিয়ার সেন্টার সিটিতে অবস্থিত। ২০০৫ সালে মুরানো, শহরের মধ্যে ঘটা একটি কন্ডোমিনিয়াম প্রবৃদ্ধির অংশ হিসেবে ঘোষিত হয় এবং এটি যৌথ ভাবে টমাস প্রপার্টিজ গ্রুপ ও পি এন্ড এ অ্যাসোসিয়েটস তৈরী করেছিল । ২০০৮ সালে কাজ সমাপ্তির পর ইটালীর মুরানোর নাম অনুসারে ভবনটির নাম রাখা হয়, যা নির্মাণ করতে খরচ হয় ১৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৯২৭-১৯৭৮ সাল পর্যন্ত এই জায়গাটি এরলেঙ্গার থিয়েটারের গাড়ি পার্ক করার জায়গা ছিল।
৪৩টি তলা,৪৭৫ ফুট,নীল গ্লাস ও কংক্রিটের এই বহুতল ভবনটির নকশা করেছেন সলোমন কর্ডওয়েল বুয়েঞ্জ অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস। মুরানোর কন্ডোমিনিয়াম গুলোর প্রভেদ ৭৪০-২৬২৫ বর্গফুট(৬৯-২৪০ বর্গ মিঃ) পর্যন্ত এবং সাজানো তাকের মত নকশার সাথে বারান্দা যুক্ত ছিল। এ ভবনের মূল বৈশিষ্ট্য হল সন্নিহিত গ্যারেজ।২০০০ সালের শেষের দিকের মন্দার সময় ভবনটি কে পূরণ করতে অনেক প্রচেষ্টা চালাতে হয়েছিলো।২০০৯ সালের জুলাই এ মালিকদের ভবন এর চল্লিশ ইউনিটের একটি নিলাম সফল ভাবে অনুষ্ঠিত হয়। টমাস প্রোপার্টি গ্রুপ অবিক্রীত ইউনিট বিক্রি করার জন্য দাম কমিয়েছিল।
২০০৫ সালে মুরানো ঘোষিত হয়েছিলো যখন;পেনসিলভানিয়া প্রদেশের ফিলাডেলফিয়া কন্ডোমিনিয়াম প্রবৃদ্ধির সম্মুখীন হচ্ছিলো,যার শুরু ১৯৯০ এর শেষে। ১৯৯৮-২০০৪ সালের মাঝে ৭০ টির বেশ;অফিস ওকারখানা ভবন; চুক্তিভিত্তিক এবং কন্ডোমিনিয়াম অ্যাপার্টমেন্টে রূপান্তরিত হয়।প্রকল্প যৌথভাবে টমাস প্রোপার্টি গ্রুপ - লস এঞ্জেলেস এবং পি অ্যান্ড এ অ্যাসোসিয়েটস - ফিলাডেলফিয়ার দ্বারা উন্নত হয়ে ছিল। ২০০২ সাল পর্যন্ত ভবনটির আবাসিক কোন পরিকল্পনা ছিল না। এরনির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৫ সালের শেষে। | ভবনটির স্থপতি কে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0482_02 | হাতঘড়ি | হাতঘড়ি হল একটি কালপরিমাপক যন্ত্র, যা সাধারণত হাতের কব্জিতে পরিধান করা হয়। হাতঘড়ি হাতের সাথে বেল্ট বা কোন প্রকার বন্ধনী দিয়ে সংযুক্ত থাকে। আধুনিক ঘড়িগুলোতে কেবল সময়ই দেখা যায় না, সাথে সাথে তারিখ, মাস এবং বছরও দেখা যায়। ইলেকট্রনিক ঘড়ি আরো অনেক রকম কাজ করতে পারে।
বেশিরভাগ সস্তা ও মাঝারি দামের ঘড়ি মূলত সময় দেখার কাজে ব্যবহৃত হয় এবং এরা কোয়ার্তজের তৈরি ইলেকট্রনিক ঘড়ি। কেবল সময়রক্ষণ নয়, বরং ঘড়ির কারিগরী উৎকর্ষ এবং সৌন্দর্যই ঘড়ি সংগ্রাহকদের কাঙ্ক্ষিত। এ ধরনের ঘড়িতে সাধারণত যান্ত্রিক গতি থাকে এবং স্প্রিং দিয়ে দম দিতে হয়, যার ফলে এরা কোয়ার্তজ ঘড়ির মত সঠিক সময় দিতে পারে না।
২০শ শতাব্দীতে ঘড়ির আকার ছোট হয়ে আসবার আগে পকেট ঘড়ির সুপ্রচলিত ছিল, যা পকেটে নিয়ে ঘুড়ে বেড়ানো যেত এবং সাধারণত একটি চেইন দিয়ে আটকানো থাকত। হাতঘড়ির উদ্ভব হয় ১৬০০ সালে স্প্রিঙ এ দম দেয়া ঘড়ি থেকে, যার প্রচলন হয় ১৪০০ সালের দিকে।
গতি হচ্ছে ঘড়ির একধরনের বিশেষ যন্ত্রকৌশল যা দ্বারা সময়ের পরিক্রমা এবং বর্তমান সময় জানা যায়। এছাড়াও তারিখ, মাস, দিন, এবং বছরও জানা যায়। ঘড়ির গতিকে এর কৌশলের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করা হয়। একটি ঘড়ি সম্পূর্ণভাবে যান্ত্রিক গতি নির্ভর হতে পারে। অথবা পুরোপুরি ইলেকট্রনিক গতি দিয়ে চলতে পারে। আবার যান্ত্রিক এবং ইলেকট্রনিক গতির সমন্বয়ে একটি ঘড়ি চলতে পারে।
যান্ত্রিক গতি ইলেকট্রনিক গতির তুলনায় কম নির্ভুল। বিভিন্ন যন্ত্র কৌশলের উপর ভিত্তি করে এই গতি তৈরি করা হয়েছে। স্প্রিং দিয়ে দম দেয়ার মাধ্যমে এই ঘড়িকে শক্তি দেয়া হয়। স্প্রিং ঘোরানো হলে এই ঘূর্ণন শক্তি মেইনস্প্রিং এ গতিশক্তি হিসেবে জমা হয়। এরপর তা যান্ত্রিক চাকার মাধ্যমে এস্কেপমেন্ট নামক যন্ত্রে সঞ্চারিত হয়। এস্কেপমেন্ট এবং ভারসাম্য চাকা মিলে ঘড়ির সেকেন্ড, মিনিট, এবং ঘন্টার কাঁটা নিয়ন্ত্রণ এবং সঞ্চালন করে। যান্ত্রিক ঘড়িকে প্রায় প্রতিদিনই দম দিতে হয়। যান্ত্রিক গতি নির্মাণ ব্যয়বহুল এবং উচ্চ দক্ষতার প্রয়োজন হয়। সুইস ব্রান্ড যেমন রোলেক্স, ওমেগা, প্যানেরাই, টুডর, ইত্যাদি যান্ত্রিক ঘড়ি নির্মাণের জন্য জগদ্বিখ্যাত। | পকেট ঘড়ির সুপ্রচলিত ছিল কোন সময়? | {
"answer_start": [
595,
595
],
"text": [
"২০শ শতাব্দীতে",
"২০শ শতাব্দীতে "
]
} |
bn_wiki_0482_03 | হাতঘড়ি | হাতঘড়ি হল একটি কালপরিমাপক যন্ত্র, যা সাধারণত হাতের কব্জিতে পরিধান করা হয়। হাতঘড়ি হাতের সাথে বেল্ট বা কোন প্রকার বন্ধনী দিয়ে সংযুক্ত থাকে। আধুনিক ঘড়িগুলোতে কেবল সময়ই দেখা যায় না, সাথে সাথে তারিখ, মাস এবং বছরও দেখা যায়। ইলেকট্রনিক ঘড়ি আরো অনেক রকম কাজ করতে পারে।
বেশিরভাগ সস্তা ও মাঝারি দামের ঘড়ি মূলত সময় দেখার কাজে ব্যবহৃত হয় এবং এরা কোয়ার্তজের তৈরি ইলেকট্রনিক ঘড়ি। কেবল সময়রক্ষণ নয়, বরং ঘড়ির কারিগরী উৎকর্ষ এবং সৌন্দর্যই ঘড়ি সংগ্রাহকদের কাঙ্ক্ষিত। এ ধরনের ঘড়িতে সাধারণত যান্ত্রিক গতি থাকে এবং স্প্রিং দিয়ে দম দিতে হয়, যার ফলে এরা কোয়ার্তজ ঘড়ির মত সঠিক সময় দিতে পারে না।
২০শ শতাব্দীতে ঘড়ির আকার ছোট হয়ে আসবার আগে পকেট ঘড়ির সুপ্রচলিত ছিল, যা পকেটে নিয়ে ঘুড়ে বেড়ানো যেত এবং সাধারণত একটি চেইন দিয়ে আটকানো থাকত। হাতঘড়ির উদ্ভব হয় ১৬০০ সালে স্প্রিঙ এ দম দেয়া ঘড়ি থেকে, যার প্রচলন হয় ১৪০০ সালের দিকে।
গতি হচ্ছে ঘড়ির একধরনের বিশেষ যন্ত্রকৌশল যা দ্বারা সময়ের পরিক্রমা এবং বর্তমান সময় জানা যায়। এছাড়াও তারিখ, মাস, দিন, এবং বছরও জানা যায়। ঘড়ির গতিকে এর কৌশলের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করা হয়। একটি ঘড়ি সম্পূর্ণভাবে যান্ত্রিক গতি নির্ভর হতে পারে। অথবা পুরোপুরি ইলেকট্রনিক গতি দিয়ে চলতে পারে। আবার যান্ত্রিক এবং ইলেকট্রনিক গতির সমন্বয়ে একটি ঘড়ি চলতে পারে।
যান্ত্রিক গতি ইলেকট্রনিক গতির তুলনায় কম নির্ভুল। বিভিন্ন যন্ত্র কৌশলের উপর ভিত্তি করে এই গতি তৈরি করা হয়েছে। স্প্রিং দিয়ে দম দেয়ার মাধ্যমে এই ঘড়িকে শক্তি দেয়া হয়। স্প্রিং ঘোরানো হলে এই ঘূর্ণন শক্তি মেইনস্প্রিং এ গতিশক্তি হিসেবে জমা হয়। এরপর তা যান্ত্রিক চাকার মাধ্যমে এস্কেপমেন্ট নামক যন্ত্রে সঞ্চারিত হয়। এস্কেপমেন্ট এবং ভারসাম্য চাকা মিলে ঘড়ির সেকেন্ড, মিনিট, এবং ঘন্টার কাঁটা নিয়ন্ত্রণ এবং সঞ্চালন করে। যান্ত্রিক ঘড়িকে প্রায় প্রতিদিনই দম দিতে হয়। যান্ত্রিক গতি নির্মাণ ব্যয়বহুল এবং উচ্চ দক্ষতার প্রয়োজন হয়। সুইস ব্রান্ড যেমন রোলেক্স, ওমেগা, প্যানেরাই, টুডর, ইত্যাদি যান্ত্রিক ঘড়ি নির্মাণের জন্য জগদ্বিখ্যাত। | ঘড়ির গতি বলতে কী বুঝায়? | {
"answer_start": [
840,
840
],
"text": [
"ঘড়ির একধরনের বিশেষ যন্ত্রকৌশল যা দ্বারা সময়ের পরিক্রমা এবং বর্তমান সময় জানা যায়",
"ঘড়ির একধরনের বিশেষ যন্ত্রকৌশল যা দ্বারা সময়ের পরিক্রমা এবং বর্তমান সময় জানা যায়"
]
} |
bn_wiki_0320_01 | জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ | জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ ১,৭৫০-মিটার (৫,৭৪০ ফুট) দীর্ঘ একটি দ্বি-ট্র্যাক বিশিষ্ট রেল সুড়ঙ্গ, যা নরওয়ের টনসবার্গে ফ্রেডেসেনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে। ভেস্টফোল্ড রেলপথে অবস্থিত, সুড়ঙ্গটি বার্কেকার থেকে টেনসবার্গ পর্যন্ত ৭.৮ কিলোমিটার (৪.৮ মাইল) দ্বি- ট্র্যাক বিশিষ্ট উচ্চ-গতির বিভাগের অংশ হিসাবে নির্মিত হয়। এটি টনসবার্গ স্টেশনের ঠিক উত্তরে অবস্থিত এবং ফ্রেডেগাটা এবং টমসবাকেনের মধ্যে দিয়ে চলে গিয়েছে। ২২৩ মিটার (৭৩২ ফুট) দীর্ঘ একটি কংক্রিটের কালভার্ট থাকা সত্ত্বেও বেশিরভাগ সুড়ঙ্গটি বিস্ফোরিত হয়। ১৯৯০-এর দশকের শেষদিকে সুড়ঙ্গের পরিকল্পনা শুরু হয়। বেশ কয়েকটি রেলওয়ে আগ্রহী গোষ্ঠী সম্পূর্ণ রেলপথের আধুনিকীকরণ করার সম্পূর্ণ পরিকল্পনা ছাড়াই উন্নত ট্র্যাকের বিচ্ছিন্ন অংশটি তৈরির বিরুদ্ধে পরামর্শ প্রদান করে। ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং নতুন বিভাগ ও সুড়ঙ্গটি নভেম্বর ২০১১ সালে খোলা হয়। এটি আধুনিকীকরণ করা ভেস্টফোল্ড রেলপথের চতুর্থ বিভাগ। জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ টনসবার্গের শহরের কেন্দ্রের ঠিক উত্তরে ফ্রেডেসেন হয়ে একটি পাহাড়ের মধ্যদিয়ে প্রায় উত্তর-দক্ষিণে অগ্রসর হয়। উত্তরের প্রবেশদ্বারটি টমসবাকেনে কাউন্টি রোড ৩৫ এর পাশেই অবস্থিত এবং দক্ষিণ প্রবেশদ্বারটি শহরের কেন্দ্রস্থলের ফ্রেডেগাটাতে অবস্থিত। সুড়ঙ্গটির ঠিক দক্ষিণে টনসবার্গ স্টেশন অবস্থিত। সুড়ঙ্গটি ১,৭৫০ মিটার (৫,৭৪০ ফুট) দীর্ঘ, যার মধ্যে ১,৫৬০ মিটার (৫,১২০ ফুট) বেডরকের মাধ্যমে বিস্ফোরণের দ্বারা নির্মাণ করা হয় এবং ২২৩ মিটার (৭৩২ ফুট) অংশ কংক্রিটের কালভার্ট। টানসবার্গের প্রবেশপথটি ৭৩ মিটার (২৪০ ফুট) দীর্ঘ। জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ বার্কেকার এবং টনসবার্গের মধ্যে ভেস্টফোল্ড লাইনের ৭.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ (৪.৮ মাইল) দ্বি-ট্র্যাক অংশের দক্ষিণতম অংশ গঠন করে। এটি ১৫ কেভি ১৬.৭ হার্জ এসি দ্বারা বিদ্যুতায়িত একটি এনএসআই-৬৩ সংকেত ব্যবস্থা যুক্ত এবং এটি প্রতি ঘণ্টা ২০০ কিলোমিটার (১২০ মাইল) গতির রেলের জন্য নির্মিত। ক্রসকাটটি জরুরি অবস্থার প্রস্থান হিসাবে কাজ করে। নরওয়েজীয় কাউন্টি রোড ৩০০-এর একটি জোড়া-টিউব সুড়ঙ্গ ফ্রেডেসেন সুড়ঙ্গের ২.৫ থেকে ৩.৫ মিটার (৮ ফুট ২ থেকে ৯ ফুট ১০ ইঞ্চি) উপরে দিয়ে রেলওয়ের সুড়ঙ্গটি অতিক্রম করে। সুড়ঙ্গের একক ক্রসকাট জরুরি অবস্থার প্রস্থান হিসাবে কাজ করে। রেলপথটি নরওয়েজীয় জাতীয় রেল প্রশাসনের মালিকানাধীন এবং রক্ষণাবেক্ষণের অধীন। ১৮৮১ সালে একটি ন্যারো-গেজ রেলপথ হিসাবে ভেস্টফোল্ড রেলপথটি চালু হয়। যদিও পরে স্ট্যান্ডার্ড গেজে রূপান্তরিত হয় এবং বিদ্যুতায়িত হয়, তবে লাইনটি দুর্বল ধারণক্ষমতা ও অনেকগুলি বক্ররেখা ধরে রাখে। | জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ কত মিটার দীর্ঘ? | {
"answer_start": [
19,
19
],
"text": [
"১,৭৫০",
"১,৭৫০"
]
} |
bn_wiki_0320_04 | জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ | জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ ১,৭৫০-মিটার (৫,৭৪০ ফুট) দীর্ঘ একটি দ্বি-ট্র্যাক বিশিষ্ট রেল সুড়ঙ্গ, যা নরওয়ের টনসবার্গে ফ্রেডেসেনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে। ভেস্টফোল্ড রেলপথে অবস্থিত, সুড়ঙ্গটি বার্কেকার থেকে টেনসবার্গ পর্যন্ত ৭.৮ কিলোমিটার (৪.৮ মাইল) দ্বি- ট্র্যাক বিশিষ্ট উচ্চ-গতির বিভাগের অংশ হিসাবে নির্মিত হয়। এটি টনসবার্গ স্টেশনের ঠিক উত্তরে অবস্থিত এবং ফ্রেডেগাটা এবং টমসবাকেনের মধ্যে দিয়ে চলে গিয়েছে। ২২৩ মিটার (৭৩২ ফুট) দীর্ঘ একটি কংক্রিটের কালভার্ট থাকা সত্ত্বেও বেশিরভাগ সুড়ঙ্গটি বিস্ফোরিত হয়। ১৯৯০-এর দশকের শেষদিকে সুড়ঙ্গের পরিকল্পনা শুরু হয়। বেশ কয়েকটি রেলওয়ে আগ্রহী গোষ্ঠী সম্পূর্ণ রেলপথের আধুনিকীকরণ করার সম্পূর্ণ পরিকল্পনা ছাড়াই উন্নত ট্র্যাকের বিচ্ছিন্ন অংশটি তৈরির বিরুদ্ধে পরামর্শ প্রদান করে। ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং নতুন বিভাগ ও সুড়ঙ্গটি নভেম্বর ২০১১ সালে খোলা হয়। এটি আধুনিকীকরণ করা ভেস্টফোল্ড রেলপথের চতুর্থ বিভাগ। জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ টনসবার্গের শহরের কেন্দ্রের ঠিক উত্তরে ফ্রেডেসেন হয়ে একটি পাহাড়ের মধ্যদিয়ে প্রায় উত্তর-দক্ষিণে অগ্রসর হয়। উত্তরের প্রবেশদ্বারটি টমসবাকেনে কাউন্টি রোড ৩৫ এর পাশেই অবস্থিত এবং দক্ষিণ প্রবেশদ্বারটি শহরের কেন্দ্রস্থলের ফ্রেডেগাটাতে অবস্থিত। সুড়ঙ্গটির ঠিক দক্ষিণে টনসবার্গ স্টেশন অবস্থিত। সুড়ঙ্গটি ১,৭৫০ মিটার (৫,৭৪০ ফুট) দীর্ঘ, যার মধ্যে ১,৫৬০ মিটার (৫,১২০ ফুট) বেডরকের মাধ্যমে বিস্ফোরণের দ্বারা নির্মাণ করা হয় এবং ২২৩ মিটার (৭৩২ ফুট) অংশ কংক্রিটের কালভার্ট। টানসবার্গের প্রবেশপথটি ৭৩ মিটার (২৪০ ফুট) দীর্ঘ। জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ বার্কেকার এবং টনসবার্গের মধ্যে ভেস্টফোল্ড লাইনের ৭.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ (৪.৮ মাইল) দ্বি-ট্র্যাক অংশের দক্ষিণতম অংশ গঠন করে। এটি ১৫ কেভি ১৬.৭ হার্জ এসি দ্বারা বিদ্যুতায়িত একটি এনএসআই-৬৩ সংকেত ব্যবস্থা যুক্ত এবং এটি প্রতি ঘণ্টা ২০০ কিলোমিটার (১২০ মাইল) গতির রেলের জন্য নির্মিত। ক্রসকাটটি জরুরি অবস্থার প্রস্থান হিসাবে কাজ করে। নরওয়েজীয় কাউন্টি রোড ৩০০-এর একটি জোড়া-টিউব সুড়ঙ্গ ফ্রেডেসেন সুড়ঙ্গের ২.৫ থেকে ৩.৫ মিটার (৮ ফুট ২ থেকে ৯ ফুট ১০ ইঞ্চি) উপরে দিয়ে রেলওয়ের সুড়ঙ্গটি অতিক্রম করে। সুড়ঙ্গের একক ক্রসকাট জরুরি অবস্থার প্রস্থান হিসাবে কাজ করে। রেলপথটি নরওয়েজীয় জাতীয় রেল প্রশাসনের মালিকানাধীন এবং রক্ষণাবেক্ষণের অধীন। ১৮৮১ সালে একটি ন্যারো-গেজ রেলপথ হিসাবে ভেস্টফোল্ড রেলপথটি চালু হয়। যদিও পরে স্ট্যান্ডার্ড গেজে রূপান্তরিত হয় এবং বিদ্যুতায়িত হয়, তবে লাইনটি দুর্বল ধারণক্ষমতা ও অনেকগুলি বক্ররেখা ধরে রাখে। | কত সালে একটি ন্যারো-গেজ রেলপথ হিসাবে ভেস্টফোল্ড রেলপথটি চালু হয়? | {
"answer_start": [
2032,
2032
],
"text": [
"১৮৮১",
"১৮৮১"
]
} |
bn_wiki_0320_05 | জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ | জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ ১,৭৫০-মিটার (৫,৭৪০ ফুট) দীর্ঘ একটি দ্বি-ট্র্যাক বিশিষ্ট রেল সুড়ঙ্গ, যা নরওয়ের টনসবার্গে ফ্রেডেসেনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে। ভেস্টফোল্ড রেলপথে অবস্থিত, সুড়ঙ্গটি বার্কেকার থেকে টেনসবার্গ পর্যন্ত ৭.৮ কিলোমিটার (৪.৮ মাইল) দ্বি- ট্র্যাক বিশিষ্ট উচ্চ-গতির বিভাগের অংশ হিসাবে নির্মিত হয়। এটি টনসবার্গ স্টেশনের ঠিক উত্তরে অবস্থিত এবং ফ্রেডেগাটা এবং টমসবাকেনের মধ্যে দিয়ে চলে গিয়েছে। ২২৩ মিটার (৭৩২ ফুট) দীর্ঘ একটি কংক্রিটের কালভার্ট থাকা সত্ত্বেও বেশিরভাগ সুড়ঙ্গটি বিস্ফোরিত হয়। ১৯৯০-এর দশকের শেষদিকে সুড়ঙ্গের পরিকল্পনা শুরু হয়। বেশ কয়েকটি রেলওয়ে আগ্রহী গোষ্ঠী সম্পূর্ণ রেলপথের আধুনিকীকরণ করার সম্পূর্ণ পরিকল্পনা ছাড়াই উন্নত ট্র্যাকের বিচ্ছিন্ন অংশটি তৈরির বিরুদ্ধে পরামর্শ প্রদান করে। ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং নতুন বিভাগ ও সুড়ঙ্গটি নভেম্বর ২০১১ সালে খোলা হয়। এটি আধুনিকীকরণ করা ভেস্টফোল্ড রেলপথের চতুর্থ বিভাগ। জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ টনসবার্গের শহরের কেন্দ্রের ঠিক উত্তরে ফ্রেডেসেন হয়ে একটি পাহাড়ের মধ্যদিয়ে প্রায় উত্তর-দক্ষিণে অগ্রসর হয়। উত্তরের প্রবেশদ্বারটি টমসবাকেনে কাউন্টি রোড ৩৫ এর পাশেই অবস্থিত এবং দক্ষিণ প্রবেশদ্বারটি শহরের কেন্দ্রস্থলের ফ্রেডেগাটাতে অবস্থিত। সুড়ঙ্গটির ঠিক দক্ষিণে টনসবার্গ স্টেশন অবস্থিত। সুড়ঙ্গটি ১,৭৫০ মিটার (৫,৭৪০ ফুট) দীর্ঘ, যার মধ্যে ১,৫৬০ মিটার (৫,১২০ ফুট) বেডরকের মাধ্যমে বিস্ফোরণের দ্বারা নির্মাণ করা হয় এবং ২২৩ মিটার (৭৩২ ফুট) অংশ কংক্রিটের কালভার্ট। টানসবার্গের প্রবেশপথটি ৭৩ মিটার (২৪০ ফুট) দীর্ঘ। জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ বার্কেকার এবং টনসবার্গের মধ্যে ভেস্টফোল্ড লাইনের ৭.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ (৪.৮ মাইল) দ্বি-ট্র্যাক অংশের দক্ষিণতম অংশ গঠন করে। এটি ১৫ কেভি ১৬.৭ হার্জ এসি দ্বারা বিদ্যুতায়িত একটি এনএসআই-৬৩ সংকেত ব্যবস্থা যুক্ত এবং এটি প্রতি ঘণ্টা ২০০ কিলোমিটার (১২০ মাইল) গতির রেলের জন্য নির্মিত। ক্রসকাটটি জরুরি অবস্থার প্রস্থান হিসাবে কাজ করে। নরওয়েজীয় কাউন্টি রোড ৩০০-এর একটি জোড়া-টিউব সুড়ঙ্গ ফ্রেডেসেন সুড়ঙ্গের ২.৫ থেকে ৩.৫ মিটার (৮ ফুট ২ থেকে ৯ ফুট ১০ ইঞ্চি) উপরে দিয়ে রেলওয়ের সুড়ঙ্গটি অতিক্রম করে। সুড়ঙ্গের একক ক্রসকাট জরুরি অবস্থার প্রস্থান হিসাবে কাজ করে। রেলপথটি নরওয়েজীয় জাতীয় রেল প্রশাসনের মালিকানাধীন এবং রক্ষণাবেক্ষণের অধীন। ১৮৮১ সালে একটি ন্যারো-গেজ রেলপথ হিসাবে ভেস্টফোল্ড রেলপথটি চালু হয়। যদিও পরে স্ট্যান্ডার্ড গেজে রূপান্তরিত হয় এবং বিদ্যুতায়িত হয়, তবে লাইনটি দুর্বল ধারণক্ষমতা ও অনেকগুলি বক্ররেখা ধরে রাখে। | জার্সবার্গ সুড়ঙ্গ কোথায় অবস্থিত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2267_01 | সদস্যতা ব্যবসায়ের আদর্শ | সদস্যতা ব্যবসায়ের আদর্শ বা সাবস্ক্রিপশন ব্যবসায়ের মডেল এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল ,যেখানে কোনও গ্রাহককে কোনও পণ্য নিয়মিত ব্যবহার করার জন্য নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পুনরাবৃত্তিভাবে মূল্য প্রদান করতে হয়। এই মডেলটি ১৭শ শতাব্দীতে, বই এবং সাময়িকীর প্রকাশকদের দ্বারা প্রবর্তিত হয়েছিল, এবং এখন অনেক ব্যবসা এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করে।
পণ্য বা সেবা স্বতন্ত্রভাবে বিক্রি করার পরিবর্তে বরং একটি পণ্য বা সেবা সদস্যতা প্রাপ্তির ভিত্তিতে পর্যাবৃত্ত (মাসিক, বাৎসরিক বা মৌসুমি) ব্যবহারের বা ব্যবহারের অনুমতি পায়, যেমন কর্মক্ষমতা ভিত্তিক সংগঠনের ক্ষেত্রে অপেরা কোম্পানি, কিছু সেট সমগ্র রান টিকিট পুরো মৌসুমে নির্ধারিত পারফরম্যান্সের (উদাহরণস্বরূপ, পাঁচ থেকে পনেরো) সংখ্যা ক্ষেত্রে এসুবিধাটি কাজে লাগে। সুতরাং, কোনও পণ্যের এককালীন বিক্রয় না করে পুনরাবৃত্তিভাবে বিক্রয় হতে পারে এবং এভবে ব্র্যান্ডের আনুগত্য তৈরি করতে পারে।
মেইল অর্ডার , বই বিক্রয়কারী ক্লাব এবং সঙ্গীত বিক্রয়কারী ক্লাব, প্রাইভেট ওয়েব মেল সরবরাহকারী, কেবল টেলিভিশন, বেতন টেলিভিশন চ্যানেল সহ উপগ্রহ টেলিভিশন সরবরাহকারী, ডাউনলোডযোগ্য সংগীত বা ইবুক সহ ডিজিটাল ক্যাটালগ সরবরাহকারী, স্যাটেলাইট রেডিও, টেলিফোন সংস্থা, মোবাইল নেটওয়ার্ক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে অপারেটর, ইন্টারনেট সরবরাহকারী, সফ্টওয়্যার প্রকাশক, ওয়েবসাইটগুলি (যেমন, ব্লগিং ওয়েবসাইটগুলি), ব্যবসায়িক সমাধান সরবরাহকারী, আর্থিক পরিষেবা সংস্থাগুলি, স্বাস্থ্য ক্লাব, লন কাঁচা ও তুষারপাতের পরিষেবা এবং ফার্মাসিউটিক্যালস পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন এবং একাডেমিক জার্নালগুলি ,এই মডেলটি ব্যবহার করে।
একটি সাবস্ক্রিপশন বা সদস্যতা ব্যবহারের নিদিষ্ট সময়ের পরে সদস্যতা পুনঃনবায়নযোগ্যভাবে পর্যায়ক্রমে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে সক্রিয় হতে পারে যাতে একটি নতুন সময়ের জন্য মূল্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোনও ক্রেডিট কার্ড বা একটি চেকিং অ্যাকাউন্ট থেকে চার্জ প্রদান করা হয়। অনলাইন গেমস এবং ওয়েবসাইটগুলিতে মডেলটির একটি সাধারণ প্রকরণটি হ'ল ফ্রিমিয়াম মডেল, যেখানে প্রথম স্তরের সামগ্রী বিনামূল্যে থাকে, তবে প্রিমিয়াম বৈশিষ্ট্যগুলিতে ব্যবহারের জন্য (উদাহরণস্বরূপ, গেম পাওয়ার-আপস বা নিবন্ধ আর্কাইভ) গ্রাহকরা প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ। | সদস্যতা ব্যবসায়ের আদর্শ কী? | {
"answer_start": [
57,
57
],
"text": [
"এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল ,যেখানে কোনও গ্রাহককে কোনও পণ্য নিয়মিত ব্যবহার করার জন্য নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পুনরাবৃত্তিভাবে মূল্য প্রদান করতে হয়",
"এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল ,যেখানে কোনও গ্রাহককে কোনও পণ্য নিয়মিত ব্যবহার করার জন্য নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পুনরাবৃত্তিভাবে মূল্য প্রদান করতে হয়"
]
} |
bn_wiki_2267_02 | সদস্যতা ব্যবসায়ের আদর্শ | সদস্যতা ব্যবসায়ের আদর্শ বা সাবস্ক্রিপশন ব্যবসায়ের মডেল এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল ,যেখানে কোনও গ্রাহককে কোনও পণ্য নিয়মিত ব্যবহার করার জন্য নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পুনরাবৃত্তিভাবে মূল্য প্রদান করতে হয়। এই মডেলটি ১৭শ শতাব্দীতে, বই এবং সাময়িকীর প্রকাশকদের দ্বারা প্রবর্তিত হয়েছিল, এবং এখন অনেক ব্যবসা এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করে।
পণ্য বা সেবা স্বতন্ত্রভাবে বিক্রি করার পরিবর্তে বরং একটি পণ্য বা সেবা সদস্যতা প্রাপ্তির ভিত্তিতে পর্যাবৃত্ত (মাসিক, বাৎসরিক বা মৌসুমি) ব্যবহারের বা ব্যবহারের অনুমতি পায়, যেমন কর্মক্ষমতা ভিত্তিক সংগঠনের ক্ষেত্রে অপেরা কোম্পানি, কিছু সেট সমগ্র রান টিকিট পুরো মৌসুমে নির্ধারিত পারফরম্যান্সের (উদাহরণস্বরূপ, পাঁচ থেকে পনেরো) সংখ্যা ক্ষেত্রে এসুবিধাটি কাজে লাগে। সুতরাং, কোনও পণ্যের এককালীন বিক্রয় না করে পুনরাবৃত্তিভাবে বিক্রয় হতে পারে এবং এভবে ব্র্যান্ডের আনুগত্য তৈরি করতে পারে।
মেইল অর্ডার , বই বিক্রয়কারী ক্লাব এবং সঙ্গীত বিক্রয়কারী ক্লাব, প্রাইভেট ওয়েব মেল সরবরাহকারী, কেবল টেলিভিশন, বেতন টেলিভিশন চ্যানেল সহ উপগ্রহ টেলিভিশন সরবরাহকারী, ডাউনলোডযোগ্য সংগীত বা ইবুক সহ ডিজিটাল ক্যাটালগ সরবরাহকারী, স্যাটেলাইট রেডিও, টেলিফোন সংস্থা, মোবাইল নেটওয়ার্ক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে অপারেটর, ইন্টারনেট সরবরাহকারী, সফ্টওয়্যার প্রকাশক, ওয়েবসাইটগুলি (যেমন, ব্লগিং ওয়েবসাইটগুলি), ব্যবসায়িক সমাধান সরবরাহকারী, আর্থিক পরিষেবা সংস্থাগুলি, স্বাস্থ্য ক্লাব, লন কাঁচা ও তুষারপাতের পরিষেবা এবং ফার্মাসিউটিক্যালস পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন এবং একাডেমিক জার্নালগুলি ,এই মডেলটি ব্যবহার করে।
একটি সাবস্ক্রিপশন বা সদস্যতা ব্যবহারের নিদিষ্ট সময়ের পরে সদস্যতা পুনঃনবায়নযোগ্যভাবে পর্যায়ক্রমে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে সক্রিয় হতে পারে যাতে একটি নতুন সময়ের জন্য মূল্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোনও ক্রেডিট কার্ড বা একটি চেকিং অ্যাকাউন্ট থেকে চার্জ প্রদান করা হয়। অনলাইন গেমস এবং ওয়েবসাইটগুলিতে মডেলটির একটি সাধারণ প্রকরণটি হ'ল ফ্রিমিয়াম মডেল, যেখানে প্রথম স্তরের সামগ্রী বিনামূল্যে থাকে, তবে প্রিমিয়াম বৈশিষ্ট্যগুলিতে ব্যবহারের জন্য (উদাহরণস্বরূপ, গেম পাওয়ার-আপস বা নিবন্ধ আর্কাইভ) গ্রাহকরা প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ। | এই মডেলটি কাদের দ্বারা প্রবর্তিত হয়েছিল? | {
"answer_start": [
226,
226
],
"text": [
"বই এবং সাময়িকীর প্রকাশকদের",
"বই এবং সাময়িকীর প্রকাশকদের"
]
} |
bn_wiki_2267_03 | সদস্যতা ব্যবসায়ের আদর্শ | সদস্যতা ব্যবসায়ের আদর্শ বা সাবস্ক্রিপশন ব্যবসায়ের মডেল এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল ,যেখানে কোনও গ্রাহককে কোনও পণ্য নিয়মিত ব্যবহার করার জন্য নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পুনরাবৃত্তিভাবে মূল্য প্রদান করতে হয়। এই মডেলটি ১৭শ শতাব্দীতে, বই এবং সাময়িকীর প্রকাশকদের দ্বারা প্রবর্তিত হয়েছিল, এবং এখন অনেক ব্যবসা এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করে।
পণ্য বা সেবা স্বতন্ত্রভাবে বিক্রি করার পরিবর্তে বরং একটি পণ্য বা সেবা সদস্যতা প্রাপ্তির ভিত্তিতে পর্যাবৃত্ত (মাসিক, বাৎসরিক বা মৌসুমি) ব্যবহারের বা ব্যবহারের অনুমতি পায়, যেমন কর্মক্ষমতা ভিত্তিক সংগঠনের ক্ষেত্রে অপেরা কোম্পানি, কিছু সেট সমগ্র রান টিকিট পুরো মৌসুমে নির্ধারিত পারফরম্যান্সের (উদাহরণস্বরূপ, পাঁচ থেকে পনেরো) সংখ্যা ক্ষেত্রে এসুবিধাটি কাজে লাগে। সুতরাং, কোনও পণ্যের এককালীন বিক্রয় না করে পুনরাবৃত্তিভাবে বিক্রয় হতে পারে এবং এভবে ব্র্যান্ডের আনুগত্য তৈরি করতে পারে।
মেইল অর্ডার , বই বিক্রয়কারী ক্লাব এবং সঙ্গীত বিক্রয়কারী ক্লাব, প্রাইভেট ওয়েব মেল সরবরাহকারী, কেবল টেলিভিশন, বেতন টেলিভিশন চ্যানেল সহ উপগ্রহ টেলিভিশন সরবরাহকারী, ডাউনলোডযোগ্য সংগীত বা ইবুক সহ ডিজিটাল ক্যাটালগ সরবরাহকারী, স্যাটেলাইট রেডিও, টেলিফোন সংস্থা, মোবাইল নেটওয়ার্ক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে অপারেটর, ইন্টারনেট সরবরাহকারী, সফ্টওয়্যার প্রকাশক, ওয়েবসাইটগুলি (যেমন, ব্লগিং ওয়েবসাইটগুলি), ব্যবসায়িক সমাধান সরবরাহকারী, আর্থিক পরিষেবা সংস্থাগুলি, স্বাস্থ্য ক্লাব, লন কাঁচা ও তুষারপাতের পরিষেবা এবং ফার্মাসিউটিক্যালস পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন এবং একাডেমিক জার্নালগুলি ,এই মডেলটি ব্যবহার করে।
একটি সাবস্ক্রিপশন বা সদস্যতা ব্যবহারের নিদিষ্ট সময়ের পরে সদস্যতা পুনঃনবায়নযোগ্যভাবে পর্যায়ক্রমে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে সক্রিয় হতে পারে যাতে একটি নতুন সময়ের জন্য মূল্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোনও ক্রেডিট কার্ড বা একটি চেকিং অ্যাকাউন্ট থেকে চার্জ প্রদান করা হয়। অনলাইন গেমস এবং ওয়েবসাইটগুলিতে মডেলটির একটি সাধারণ প্রকরণটি হ'ল ফ্রিমিয়াম মডেল, যেখানে প্রথম স্তরের সামগ্রী বিনামূল্যে থাকে, তবে প্রিমিয়াম বৈশিষ্ট্যগুলিতে ব্যবহারের জন্য (উদাহরণস্বরূপ, গেম পাওয়ার-আপস বা নিবন্ধ আর্কাইভ) গ্রাহকরা প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ। | এই মডেলটি কত শতাব্দীতে প্রবর্তিত হয়েছিল? | {
"answer_start": [
211,
211
],
"text": [
"১৭শ",
"১৭শ"
]
} |
bn_wiki_2722_01 | লেওনার্ড অয়লার | দৃষ্টিশক্তি হারানো
অয়লারের দৃষ্টিশক্তি তার কর্মজীবন জুড়ে ক্রমাগত হ্রাস পেতে থাকে। তিন বছর দুরারোগ্য জ্বরে ভোগাড় পর ১৭৩৫ সালে তিনি তার ডান চোখের দৃষ্টিশক্তি প্রায় পুরোপুরি হারিয়ে ফেলেন, তবে অয়লার এর জন্যে সাংক্ত পিতেরবুর্গ একাডেমিতে তার মানচিত্রাঙ্কণের কষ্টকর অভিজ্ঞাতাকেই দায়ী করতেন। তার ডান চোখের দৃষ্টিশক্তি বার্লিনে অবস্থানকালে আরও কমতে থাকে এবং অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে ফ্রেডেরিক তাকে "সাইক্লপ" হিসেবে অভিহিত করতেন। অয়লার পরবর্তীকালে তার সুস্থ বামচোখেও ছানিতে আক্রান্ত হন এবং ১৭৬৬ সালে অসুখটি ধরা পরার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই প্রায় পুরোপুরি অন্ধ হয়ে যান। তবে তার অসুস্থতা তার কাজের ওপর অল্পই প্রভাব ফেলে, দৃষ্টিশক্তির অভাব তিনি পুষিয়ে নিয়েছিলেন তার মানসিক হিসাবনিকাশে দক্ষতা ও অসাধারণ স্মৃতিশক্তি দিয়ে। দৃষ্টান্তস্বরূপ, অয়লার ভার্জিল রচিত ঈনীড কাব্যগ্রন্থ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত না থেমে আবৃত্তি করতে পারতেন এবং সে সংস্করণের প্রতিটি পৃষ্ঠার প্রথম ও শেষ বাক্য কি ছিল তাও তিনি বলতে পারতেন। অনুলেখকদের সহযোগিতার ফলে বিভিন্ন শাখায় অয়লারের উৎপাদনশীলতা প্রকৃতপক্ষে বৃদ্ধি পায়। ১৭৭৫ সালে তিনি প্রায় প্রতি সপ্তাহে একটি করে গাণিতিক গবেষণা প্রবন্ধ রচনা করতেন।
রাশিয়ায় প্রত্যাবর্তন
ক্যাথারিন দ্য গ্রেটের সিংহাসনে আরোহণের পর রাশিয়ার পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করে এবং ১৭৬৬ সালে অয়লার সাংক্ত পিতেরবুর্গে একাডেমিতে ফিরে যাবার আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন এবং তার জীবনের বাকি অংশ রাশিয়াতেই অবস্থান করেন। তার দ্বিতীয় দফায় রাশিয়ায় অবস্থান ছিল বেদনাভারাক্রান্ত। সাংক্ত পিতেরবুর্গে ১৭৭১ সালের এক অগ্নিকান্ডে তার বাড়ি ভস্মীভূত হয় এবং সে যাত্রা কোন মতে তার প্রাণ রক্ষা হয়। ১৭৭৩ সালে তিনি তার স্ত্রী সুইস চিত্রকর গিওর্গ সেল্লের কন্যা ক্যাথারিন মাত্র ৪০ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। প্রথম পক্ষের স্ত্রীর মৃত্যুর তিন বছর পর অয়লার তার স্ত্রীর সৎ বোন সালোম আবিজিল সেল্লেকে বিয়ে করেন। অয়লারের মৃত্যু পর্যন্ত তাদের দাম্পত্য জীবন স্থায়ী হয়েছিল।
১৮ সেপ্টেম্বর ১৭৮৩ সালে পরিবারের সদস্যদের সাথে মধ্যাহ্নভোজ সমাপ্ত করার পর আন্দ্রে লেক্সেলের সাথে নতুন আবিষ্কৃত ইউরেনাস এবং তার কক্ষপথ নিয়ে আলোচনা করবার সময় অয়লার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের শিকার হন এবং কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যুবরণ করেন। জ্যাকব ফন স্টেলিন রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেসের পক্ষে একটি সংক্ষিপ্ত শোকবার্তা রচনা করেন এবং একটি শোকগাঁথা রচনা করেছিলেন রুশ গণিতবিদ ও অয়লারের শিষ্য নিকোলাস ফাস, যিনি অয়লারের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে তা পাঠ করেন। ফরাসি একাডেমির পক্ষে লিখিত শোকবার্তায় ফরাসি গণিতবিদ ও দার্শনিক মার্কুই দ্য কন্ডরসেট মন্তব্য করেন:
“ তার গণনা করা ও বেঁচে থাকার অবসান ঘটল। ”
তাকে ভাসিলিয়েভস্কি দ্বীপের স্মলেনস্ক লুথেরান সমাধিক্ষেত্রে তার মৃতা পত্নীর পাশে সমাহিত করা হয়। ১৭৮৫ সালে রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস পরিচালকের আসনের প্বার্শে অয়লারের একটি আবক্ষ মূর্তি স্থাপন করে। ১৮৩৭ সালে রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস তার কবরে একটি সমাধিফলক স্থাপন করে, যা ১৯৫৬ সালে অয়লারের ২৫০ তম জন্মবার্ষিকীতে তার দেহাবশেষ সহ ১৮ শতাব্দীর সমাধিক্ষেত্র আলেক্সান্ডার নেভস্কি লাভ্রায় স্থানান্তরিত করা হয়। | অয়লার ডান দৃষ্টিশক্তি হারান কত সালে? | {
"answer_start": [
118,
118
],
"text": [
"১৭৩৫",
"১৭৩৫"
]
} |
bn_wiki_2722_02 | লেওনার্ড অয়লার | দৃষ্টিশক্তি হারানো
অয়লারের দৃষ্টিশক্তি তার কর্মজীবন জুড়ে ক্রমাগত হ্রাস পেতে থাকে। তিন বছর দুরারোগ্য জ্বরে ভোগাড় পর ১৭৩৫ সালে তিনি তার ডান চোখের দৃষ্টিশক্তি প্রায় পুরোপুরি হারিয়ে ফেলেন, তবে অয়লার এর জন্যে সাংক্ত পিতেরবুর্গ একাডেমিতে তার মানচিত্রাঙ্কণের কষ্টকর অভিজ্ঞাতাকেই দায়ী করতেন। তার ডান চোখের দৃষ্টিশক্তি বার্লিনে অবস্থানকালে আরও কমতে থাকে এবং অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে ফ্রেডেরিক তাকে "সাইক্লপ" হিসেবে অভিহিত করতেন। অয়লার পরবর্তীকালে তার সুস্থ বামচোখেও ছানিতে আক্রান্ত হন এবং ১৭৬৬ সালে অসুখটি ধরা পরার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই প্রায় পুরোপুরি অন্ধ হয়ে যান। তবে তার অসুস্থতা তার কাজের ওপর অল্পই প্রভাব ফেলে, দৃষ্টিশক্তির অভাব তিনি পুষিয়ে নিয়েছিলেন তার মানসিক হিসাবনিকাশে দক্ষতা ও অসাধারণ স্মৃতিশক্তি দিয়ে। দৃষ্টান্তস্বরূপ, অয়লার ভার্জিল রচিত ঈনীড কাব্যগ্রন্থ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত না থেমে আবৃত্তি করতে পারতেন এবং সে সংস্করণের প্রতিটি পৃষ্ঠার প্রথম ও শেষ বাক্য কি ছিল তাও তিনি বলতে পারতেন। অনুলেখকদের সহযোগিতার ফলে বিভিন্ন শাখায় অয়লারের উৎপাদনশীলতা প্রকৃতপক্ষে বৃদ্ধি পায়। ১৭৭৫ সালে তিনি প্রায় প্রতি সপ্তাহে একটি করে গাণিতিক গবেষণা প্রবন্ধ রচনা করতেন।
রাশিয়ায় প্রত্যাবর্তন
ক্যাথারিন দ্য গ্রেটের সিংহাসনে আরোহণের পর রাশিয়ার পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করে এবং ১৭৬৬ সালে অয়লার সাংক্ত পিতেরবুর্গে একাডেমিতে ফিরে যাবার আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন এবং তার জীবনের বাকি অংশ রাশিয়াতেই অবস্থান করেন। তার দ্বিতীয় দফায় রাশিয়ায় অবস্থান ছিল বেদনাভারাক্রান্ত। সাংক্ত পিতেরবুর্গে ১৭৭১ সালের এক অগ্নিকান্ডে তার বাড়ি ভস্মীভূত হয় এবং সে যাত্রা কোন মতে তার প্রাণ রক্ষা হয়। ১৭৭৩ সালে তিনি তার স্ত্রী সুইস চিত্রকর গিওর্গ সেল্লের কন্যা ক্যাথারিন মাত্র ৪০ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। প্রথম পক্ষের স্ত্রীর মৃত্যুর তিন বছর পর অয়লার তার স্ত্রীর সৎ বোন সালোম আবিজিল সেল্লেকে বিয়ে করেন। অয়লারের মৃত্যু পর্যন্ত তাদের দাম্পত্য জীবন স্থায়ী হয়েছিল।
১৮ সেপ্টেম্বর ১৭৮৩ সালে পরিবারের সদস্যদের সাথে মধ্যাহ্নভোজ সমাপ্ত করার পর আন্দ্রে লেক্সেলের সাথে নতুন আবিষ্কৃত ইউরেনাস এবং তার কক্ষপথ নিয়ে আলোচনা করবার সময় অয়লার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের শিকার হন এবং কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যুবরণ করেন। জ্যাকব ফন স্টেলিন রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেসের পক্ষে একটি সংক্ষিপ্ত শোকবার্তা রচনা করেন এবং একটি শোকগাঁথা রচনা করেছিলেন রুশ গণিতবিদ ও অয়লারের শিষ্য নিকোলাস ফাস, যিনি অয়লারের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে তা পাঠ করেন। ফরাসি একাডেমির পক্ষে লিখিত শোকবার্তায় ফরাসি গণিতবিদ ও দার্শনিক মার্কুই দ্য কন্ডরসেট মন্তব্য করেন:
“ তার গণনা করা ও বেঁচে থাকার অবসান ঘটল। ”
তাকে ভাসিলিয়েভস্কি দ্বীপের স্মলেনস্ক লুথেরান সমাধিক্ষেত্রে তার মৃতা পত্নীর পাশে সমাহিত করা হয়। ১৭৮৫ সালে রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস পরিচালকের আসনের প্বার্শে অয়লারের একটি আবক্ষ মূর্তি স্থাপন করে। ১৮৩৭ সালে রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস তার কবরে একটি সমাধিফলক স্থাপন করে, যা ১৯৫৬ সালে অয়লারের ২৫০ তম জন্মবার্ষিকীতে তার দেহাবশেষ সহ ১৮ শতাব্দীর সমাধিক্ষেত্র আলেক্সান্ডার নেভস্কি লাভ্রায় স্থানান্তরিত করা হয়। | অয়লারের বাম চোখে ছানি ধরা পড়ে কবে? | {
"answer_start": [
495,
495
],
"text": [
"১৭৬৬",
"১৭৬৬"
]
} |
bn_wiki_2722_03 | লেওনার্ড অয়লার | দৃষ্টিশক্তি হারানো
অয়লারের দৃষ্টিশক্তি তার কর্মজীবন জুড়ে ক্রমাগত হ্রাস পেতে থাকে। তিন বছর দুরারোগ্য জ্বরে ভোগাড় পর ১৭৩৫ সালে তিনি তার ডান চোখের দৃষ্টিশক্তি প্রায় পুরোপুরি হারিয়ে ফেলেন, তবে অয়লার এর জন্যে সাংক্ত পিতেরবুর্গ একাডেমিতে তার মানচিত্রাঙ্কণের কষ্টকর অভিজ্ঞাতাকেই দায়ী করতেন। তার ডান চোখের দৃষ্টিশক্তি বার্লিনে অবস্থানকালে আরও কমতে থাকে এবং অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে ফ্রেডেরিক তাকে "সাইক্লপ" হিসেবে অভিহিত করতেন। অয়লার পরবর্তীকালে তার সুস্থ বামচোখেও ছানিতে আক্রান্ত হন এবং ১৭৬৬ সালে অসুখটি ধরা পরার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই প্রায় পুরোপুরি অন্ধ হয়ে যান। তবে তার অসুস্থতা তার কাজের ওপর অল্পই প্রভাব ফেলে, দৃষ্টিশক্তির অভাব তিনি পুষিয়ে নিয়েছিলেন তার মানসিক হিসাবনিকাশে দক্ষতা ও অসাধারণ স্মৃতিশক্তি দিয়ে। দৃষ্টান্তস্বরূপ, অয়লার ভার্জিল রচিত ঈনীড কাব্যগ্রন্থ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত না থেমে আবৃত্তি করতে পারতেন এবং সে সংস্করণের প্রতিটি পৃষ্ঠার প্রথম ও শেষ বাক্য কি ছিল তাও তিনি বলতে পারতেন। অনুলেখকদের সহযোগিতার ফলে বিভিন্ন শাখায় অয়লারের উৎপাদনশীলতা প্রকৃতপক্ষে বৃদ্ধি পায়। ১৭৭৫ সালে তিনি প্রায় প্রতি সপ্তাহে একটি করে গাণিতিক গবেষণা প্রবন্ধ রচনা করতেন।
রাশিয়ায় প্রত্যাবর্তন
ক্যাথারিন দ্য গ্রেটের সিংহাসনে আরোহণের পর রাশিয়ার পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করে এবং ১৭৬৬ সালে অয়লার সাংক্ত পিতেরবুর্গে একাডেমিতে ফিরে যাবার আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন এবং তার জীবনের বাকি অংশ রাশিয়াতেই অবস্থান করেন। তার দ্বিতীয় দফায় রাশিয়ায় অবস্থান ছিল বেদনাভারাক্রান্ত। সাংক্ত পিতেরবুর্গে ১৭৭১ সালের এক অগ্নিকান্ডে তার বাড়ি ভস্মীভূত হয় এবং সে যাত্রা কোন মতে তার প্রাণ রক্ষা হয়। ১৭৭৩ সালে তিনি তার স্ত্রী সুইস চিত্রকর গিওর্গ সেল্লের কন্যা ক্যাথারিন মাত্র ৪০ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। প্রথম পক্ষের স্ত্রীর মৃত্যুর তিন বছর পর অয়লার তার স্ত্রীর সৎ বোন সালোম আবিজিল সেল্লেকে বিয়ে করেন। অয়লারের মৃত্যু পর্যন্ত তাদের দাম্পত্য জীবন স্থায়ী হয়েছিল।
১৮ সেপ্টেম্বর ১৭৮৩ সালে পরিবারের সদস্যদের সাথে মধ্যাহ্নভোজ সমাপ্ত করার পর আন্দ্রে লেক্সেলের সাথে নতুন আবিষ্কৃত ইউরেনাস এবং তার কক্ষপথ নিয়ে আলোচনা করবার সময় অয়লার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের শিকার হন এবং কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যুবরণ করেন। জ্যাকব ফন স্টেলিন রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেসের পক্ষে একটি সংক্ষিপ্ত শোকবার্তা রচনা করেন এবং একটি শোকগাঁথা রচনা করেছিলেন রুশ গণিতবিদ ও অয়লারের শিষ্য নিকোলাস ফাস, যিনি অয়লারের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে তা পাঠ করেন। ফরাসি একাডেমির পক্ষে লিখিত শোকবার্তায় ফরাসি গণিতবিদ ও দার্শনিক মার্কুই দ্য কন্ডরসেট মন্তব্য করেন:
“ তার গণনা করা ও বেঁচে থাকার অবসান ঘটল। ”
তাকে ভাসিলিয়েভস্কি দ্বীপের স্মলেনস্ক লুথেরান সমাধিক্ষেত্রে তার মৃতা পত্নীর পাশে সমাহিত করা হয়। ১৭৮৫ সালে রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস পরিচালকের আসনের প্বার্শে অয়লারের একটি আবক্ষ মূর্তি স্থাপন করে। ১৮৩৭ সালে রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস তার কবরে একটি সমাধিফলক স্থাপন করে, যা ১৯৫৬ সালে অয়লারের ২৫০ তম জন্মবার্ষিকীতে তার দেহাবশেষ সহ ১৮ শতাব্দীর সমাধিক্ষেত্র আলেক্সান্ডার নেভস্কি লাভ্রায় স্থানান্তরিত করা হয়। | ঈনীড কাব্যগ্রন্থ কার রচনা? | {
"answer_start": [
749,
749
],
"text": [
"ভার্জিল",
"ভার্জিল"
]
} |
bn_wiki_2722_04 | লেওনার্ড অয়লার | দৃষ্টিশক্তি হারানো
অয়লারের দৃষ্টিশক্তি তার কর্মজীবন জুড়ে ক্রমাগত হ্রাস পেতে থাকে। তিন বছর দুরারোগ্য জ্বরে ভোগাড় পর ১৭৩৫ সালে তিনি তার ডান চোখের দৃষ্টিশক্তি প্রায় পুরোপুরি হারিয়ে ফেলেন, তবে অয়লার এর জন্যে সাংক্ত পিতেরবুর্গ একাডেমিতে তার মানচিত্রাঙ্কণের কষ্টকর অভিজ্ঞাতাকেই দায়ী করতেন। তার ডান চোখের দৃষ্টিশক্তি বার্লিনে অবস্থানকালে আরও কমতে থাকে এবং অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে ফ্রেডেরিক তাকে "সাইক্লপ" হিসেবে অভিহিত করতেন। অয়লার পরবর্তীকালে তার সুস্থ বামচোখেও ছানিতে আক্রান্ত হন এবং ১৭৬৬ সালে অসুখটি ধরা পরার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই প্রায় পুরোপুরি অন্ধ হয়ে যান। তবে তার অসুস্থতা তার কাজের ওপর অল্পই প্রভাব ফেলে, দৃষ্টিশক্তির অভাব তিনি পুষিয়ে নিয়েছিলেন তার মানসিক হিসাবনিকাশে দক্ষতা ও অসাধারণ স্মৃতিশক্তি দিয়ে। দৃষ্টান্তস্বরূপ, অয়লার ভার্জিল রচিত ঈনীড কাব্যগ্রন্থ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত না থেমে আবৃত্তি করতে পারতেন এবং সে সংস্করণের প্রতিটি পৃষ্ঠার প্রথম ও শেষ বাক্য কি ছিল তাও তিনি বলতে পারতেন। অনুলেখকদের সহযোগিতার ফলে বিভিন্ন শাখায় অয়লারের উৎপাদনশীলতা প্রকৃতপক্ষে বৃদ্ধি পায়। ১৭৭৫ সালে তিনি প্রায় প্রতি সপ্তাহে একটি করে গাণিতিক গবেষণা প্রবন্ধ রচনা করতেন।
রাশিয়ায় প্রত্যাবর্তন
ক্যাথারিন দ্য গ্রেটের সিংহাসনে আরোহণের পর রাশিয়ার পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করে এবং ১৭৬৬ সালে অয়লার সাংক্ত পিতেরবুর্গে একাডেমিতে ফিরে যাবার আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন এবং তার জীবনের বাকি অংশ রাশিয়াতেই অবস্থান করেন। তার দ্বিতীয় দফায় রাশিয়ায় অবস্থান ছিল বেদনাভারাক্রান্ত। সাংক্ত পিতেরবুর্গে ১৭৭১ সালের এক অগ্নিকান্ডে তার বাড়ি ভস্মীভূত হয় এবং সে যাত্রা কোন মতে তার প্রাণ রক্ষা হয়। ১৭৭৩ সালে তিনি তার স্ত্রী সুইস চিত্রকর গিওর্গ সেল্লের কন্যা ক্যাথারিন মাত্র ৪০ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। প্রথম পক্ষের স্ত্রীর মৃত্যুর তিন বছর পর অয়লার তার স্ত্রীর সৎ বোন সালোম আবিজিল সেল্লেকে বিয়ে করেন। অয়লারের মৃত্যু পর্যন্ত তাদের দাম্পত্য জীবন স্থায়ী হয়েছিল।
১৮ সেপ্টেম্বর ১৭৮৩ সালে পরিবারের সদস্যদের সাথে মধ্যাহ্নভোজ সমাপ্ত করার পর আন্দ্রে লেক্সেলের সাথে নতুন আবিষ্কৃত ইউরেনাস এবং তার কক্ষপথ নিয়ে আলোচনা করবার সময় অয়লার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের শিকার হন এবং কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যুবরণ করেন। জ্যাকব ফন স্টেলিন রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেসের পক্ষে একটি সংক্ষিপ্ত শোকবার্তা রচনা করেন এবং একটি শোকগাঁথা রচনা করেছিলেন রুশ গণিতবিদ ও অয়লারের শিষ্য নিকোলাস ফাস, যিনি অয়লারের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে তা পাঠ করেন। ফরাসি একাডেমির পক্ষে লিখিত শোকবার্তায় ফরাসি গণিতবিদ ও দার্শনিক মার্কুই দ্য কন্ডরসেট মন্তব্য করেন:
“ তার গণনা করা ও বেঁচে থাকার অবসান ঘটল। ”
তাকে ভাসিলিয়েভস্কি দ্বীপের স্মলেনস্ক লুথেরান সমাধিক্ষেত্রে তার মৃতা পত্নীর পাশে সমাহিত করা হয়। ১৭৮৫ সালে রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস পরিচালকের আসনের প্বার্শে অয়লারের একটি আবক্ষ মূর্তি স্থাপন করে। ১৮৩৭ সালে রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস তার কবরে একটি সমাধিফলক স্থাপন করে, যা ১৯৫৬ সালে অয়লারের ২৫০ তম জন্মবার্ষিকীতে তার দেহাবশেষ সহ ১৮ শতাব্দীর সমাধিক্ষেত্র আলেক্সান্ডার নেভস্কি লাভ্রায় স্থানান্তরিত করা হয়। | অয়লারের বাবা পেশায় কী ছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2722_05 | লেওনার্ড অয়লার | দৃষ্টিশক্তি হারানো
অয়লারের দৃষ্টিশক্তি তার কর্মজীবন জুড়ে ক্রমাগত হ্রাস পেতে থাকে। তিন বছর দুরারোগ্য জ্বরে ভোগাড় পর ১৭৩৫ সালে তিনি তার ডান চোখের দৃষ্টিশক্তি প্রায় পুরোপুরি হারিয়ে ফেলেন, তবে অয়লার এর জন্যে সাংক্ত পিতেরবুর্গ একাডেমিতে তার মানচিত্রাঙ্কণের কষ্টকর অভিজ্ঞাতাকেই দায়ী করতেন। তার ডান চোখের দৃষ্টিশক্তি বার্লিনে অবস্থানকালে আরও কমতে থাকে এবং অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে ফ্রেডেরিক তাকে "সাইক্লপ" হিসেবে অভিহিত করতেন। অয়লার পরবর্তীকালে তার সুস্থ বামচোখেও ছানিতে আক্রান্ত হন এবং ১৭৬৬ সালে অসুখটি ধরা পরার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই প্রায় পুরোপুরি অন্ধ হয়ে যান। তবে তার অসুস্থতা তার কাজের ওপর অল্পই প্রভাব ফেলে, দৃষ্টিশক্তির অভাব তিনি পুষিয়ে নিয়েছিলেন তার মানসিক হিসাবনিকাশে দক্ষতা ও অসাধারণ স্মৃতিশক্তি দিয়ে। দৃষ্টান্তস্বরূপ, অয়লার ভার্জিল রচিত ঈনীড কাব্যগ্রন্থ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত না থেমে আবৃত্তি করতে পারতেন এবং সে সংস্করণের প্রতিটি পৃষ্ঠার প্রথম ও শেষ বাক্য কি ছিল তাও তিনি বলতে পারতেন। অনুলেখকদের সহযোগিতার ফলে বিভিন্ন শাখায় অয়লারের উৎপাদনশীলতা প্রকৃতপক্ষে বৃদ্ধি পায়। ১৭৭৫ সালে তিনি প্রায় প্রতি সপ্তাহে একটি করে গাণিতিক গবেষণা প্রবন্ধ রচনা করতেন।
রাশিয়ায় প্রত্যাবর্তন
ক্যাথারিন দ্য গ্রেটের সিংহাসনে আরোহণের পর রাশিয়ার পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করে এবং ১৭৬৬ সালে অয়লার সাংক্ত পিতেরবুর্গে একাডেমিতে ফিরে যাবার আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন এবং তার জীবনের বাকি অংশ রাশিয়াতেই অবস্থান করেন। তার দ্বিতীয় দফায় রাশিয়ায় অবস্থান ছিল বেদনাভারাক্রান্ত। সাংক্ত পিতেরবুর্গে ১৭৭১ সালের এক অগ্নিকান্ডে তার বাড়ি ভস্মীভূত হয় এবং সে যাত্রা কোন মতে তার প্রাণ রক্ষা হয়। ১৭৭৩ সালে তিনি তার স্ত্রী সুইস চিত্রকর গিওর্গ সেল্লের কন্যা ক্যাথারিন মাত্র ৪০ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। প্রথম পক্ষের স্ত্রীর মৃত্যুর তিন বছর পর অয়লার তার স্ত্রীর সৎ বোন সালোম আবিজিল সেল্লেকে বিয়ে করেন। অয়লারের মৃত্যু পর্যন্ত তাদের দাম্পত্য জীবন স্থায়ী হয়েছিল।
১৮ সেপ্টেম্বর ১৭৮৩ সালে পরিবারের সদস্যদের সাথে মধ্যাহ্নভোজ সমাপ্ত করার পর আন্দ্রে লেক্সেলের সাথে নতুন আবিষ্কৃত ইউরেনাস এবং তার কক্ষপথ নিয়ে আলোচনা করবার সময় অয়লার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের শিকার হন এবং কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যুবরণ করেন। জ্যাকব ফন স্টেলিন রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেসের পক্ষে একটি সংক্ষিপ্ত শোকবার্তা রচনা করেন এবং একটি শোকগাঁথা রচনা করেছিলেন রুশ গণিতবিদ ও অয়লারের শিষ্য নিকোলাস ফাস, যিনি অয়লারের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে তা পাঠ করেন। ফরাসি একাডেমির পক্ষে লিখিত শোকবার্তায় ফরাসি গণিতবিদ ও দার্শনিক মার্কুই দ্য কন্ডরসেট মন্তব্য করেন:
“ তার গণনা করা ও বেঁচে থাকার অবসান ঘটল। ”
তাকে ভাসিলিয়েভস্কি দ্বীপের স্মলেনস্ক লুথেরান সমাধিক্ষেত্রে তার মৃতা পত্নীর পাশে সমাহিত করা হয়। ১৭৮৫ সালে রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস পরিচালকের আসনের প্বার্শে অয়লারের একটি আবক্ষ মূর্তি স্থাপন করে। ১৮৩৭ সালে রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস তার কবরে একটি সমাধিফলক স্থাপন করে, যা ১৯৫৬ সালে অয়লারের ২৫০ তম জন্মবার্ষিকীতে তার দেহাবশেষ সহ ১৮ শতাব্দীর সমাধিক্ষেত্র আলেক্সান্ডার নেভস্কি লাভ্রায় স্থানান্তরিত করা হয়। | অয়লারের শৈশব কাটে কোথায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1653_04 | কাবুকি | কাবুকি বিশেষ জাপানী ধ্রুপদী নাট্যধারা । সাধারণের রঙ্গালয় হিসাবে এই নাট্যধারার আবির্ভাবকাল সপ্তদশ শতাব্দী। কাবুকির অভিনয় আঙ্গিকে নো-নৃত্য এবং পুতুলনাচের প্রভাব আছে। এই নাট্যধারার আবিষ্কর্তা একজন মহিলা হলেও এখানে স্ত্রী ও তরুণদের অভিনয় নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো। নাচের সাথে কড়া সাজ,মূকাভিনয়, স্থির আর সঞ্চালিত দেহভঙ্গি, ভাব প্রকাশের সাবেকি পদ্ধতি, ইঙ্গিত আর প্রতীকের ব্যবহার এর প্রধান উপকরণ। সংলাপ সংক্ষিপ্ত । গায়ক মঞ্চের বামদিক থেকে ঘটনা এবং চরিত্রের মানসিকতা বর্ণনা করে, সঙ্গে থাকে সামিসেন বাদক। প্রেক্ষাগৃহের মধ্য দিয়ে মঞ্চের ডানদিকে প্রসারিত থাকে একটি কাঠের পথ হানামিচি যার উপর দিয়ে অভিনেতারা যাওয়া-আসা করেন। এর সামনে মঞ্চে ঘেরা স্থানে বাদ্যকারদের আসন। ঘূর্ণমান মঞ্চ ও যান্ত্রিক কৌশলের মাধমে মঞ্চাভিনেতাদের উপরে ওঠানোর প্রথা প্রাচীন কাল থেকেই চলে আসছে। | অভিনেতারা কীসের উপর দিয়ে যাওয়া-আসা করেন? | {
"answer_start": [
497,
497
],
"text": [
"প্রেক্ষাগৃহের মধ্য দিয়ে মঞ্চের ডানদিকে প্রসারিত থাকে একটি কাঠের পথ হানামিচি ",
"প্রেক্ষাগৃহের মধ্য দিয়ে মঞ্চের ডানদিকে প্রসারিত থাকে একটি কাঠের পথ হানামিচি "
]
} |
bn_wiki_1653_05 | কাবুকি | কাবুকি বিশেষ জাপানী ধ্রুপদী নাট্যধারা । সাধারণের রঙ্গালয় হিসাবে এই নাট্যধারার আবির্ভাবকাল সপ্তদশ শতাব্দী। কাবুকির অভিনয় আঙ্গিকে নো-নৃত্য এবং পুতুলনাচের প্রভাব আছে। এই নাট্যধারার আবিষ্কর্তা একজন মহিলা হলেও এখানে স্ত্রী ও তরুণদের অভিনয় নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো। নাচের সাথে কড়া সাজ,মূকাভিনয়, স্থির আর সঞ্চালিত দেহভঙ্গি, ভাব প্রকাশের সাবেকি পদ্ধতি, ইঙ্গিত আর প্রতীকের ব্যবহার এর প্রধান উপকরণ। সংলাপ সংক্ষিপ্ত । গায়ক মঞ্চের বামদিক থেকে ঘটনা এবং চরিত্রের মানসিকতা বর্ণনা করে, সঙ্গে থাকে সামিসেন বাদক। প্রেক্ষাগৃহের মধ্য দিয়ে মঞ্চের ডানদিকে প্রসারিত থাকে একটি কাঠের পথ হানামিচি যার উপর দিয়ে অভিনেতারা যাওয়া-আসা করেন। এর সামনে মঞ্চে ঘেরা স্থানে বাদ্যকারদের আসন। ঘূর্ণমান মঞ্চ ও যান্ত্রিক কৌশলের মাধমে মঞ্চাভিনেতাদের উপরে ওঠানোর প্রথা প্রাচীন কাল থেকেই চলে আসছে। | কাবুকি নাট্যধারায় সর্বপ্রথম কে অভিনয় করেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1868_02 | অ্যান্টিবায়োটিক | প্রাকৃতিক উপাদানের যে রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা আছে, তা আন্টিবায়োটিক আবিষ্কারের বহু পূর্বে মানুষের জানা ছিল। শতবর্ষ পূর্বে চীনে সয়াবিনের ছত্রাক আক্রান্ত ছানা বিভিন্ন ফোঁড়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হত। চীনারা পায়ের ক্ষত সারাবার জন্য ছত্রাক আবৃত পাদুকা (স্যান্ডল) পরত। ১৮৮১ সালে ব্রিটিশ অণুজীব বিজ্ঞানী জন টিন্ডাল ছত্রাকের জীবাণু প্রতিরোধী ভূমিকা লক্ষ্য করেন।
লুই পাস্তুর এবং জোবার্ট লক্ষ্য করেন কিছু অণুজীবের উপস্থিতিতে প্রস্রাবে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি জন্মাতে পারেনা। ১৯০১ সালে এমারিখ এবং লও দেখেন যে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি আক্রমণ থেকে খরগোশকে বাঁচানো সম্ভব যদি সিউডোমোনাস এরুজিনোসা নামক ব্যাক্টেরিয়ার তরল আবাদ খরগোশের দেহে প্রবেশ করানো যায়। তারা মনে করেন ব্যাক্টেরিয়াটি কোনো উৎসেচক তৈরি করেছে যা জীবাণুর আক্রমণ থেকে খরগোশকে রক্ষা করছে। তারা এই পদার্থের নাম দেন পাইওসায়ানেজ । ১৯২০ সালে গার্থা ও দাথ কিছু গবেষণা করেন এই জাতীয় জীবাণু নাশক তৈরি করতে। তারা অ্যাকটিনোমাইসিটিস দ্বারা প্রস্তুত একধরনের রাসায়নিক পদার্থ খুজে পান যার জীবাণুনাশী ক্ষমতা আছে। তারা এর নাম দেন অ্যাকটিনোমাইসিন। কিন্তু কোনো রোগের প্রতিরোধে এই পদার্থ পরবর্তিতে ব্যবহৃত হয় নাই। এই জাতীয় আবিস্কারের পরও ১৯২৯ সালের আগে অ্যান্টিবায়োটিক এর যুগ শুরু হয় নাই। ১৯২৭ সালে স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন। | কত সালে ব্রিটিশ অণুজীব বিজ্ঞানী জন টিন্ডাল ছত্রাকের জীবাণু প্রতিরোধী ভূমিকা লক্ষ্য করেন ? | {
"answer_start": [
261,
261
],
"text": [
"১৮৮১",
"১৮৮১"
]
} |
bn_wiki_1868_04 | অ্যান্টিবায়োটিক | প্রাকৃতিক উপাদানের যে রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা আছে, তা আন্টিবায়োটিক আবিষ্কারের বহু পূর্বে মানুষের জানা ছিল। শতবর্ষ পূর্বে চীনে সয়াবিনের ছত্রাক আক্রান্ত ছানা বিভিন্ন ফোঁড়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হত। চীনারা পায়ের ক্ষত সারাবার জন্য ছত্রাক আবৃত পাদুকা (স্যান্ডল) পরত। ১৮৮১ সালে ব্রিটিশ অণুজীব বিজ্ঞানী জন টিন্ডাল ছত্রাকের জীবাণু প্রতিরোধী ভূমিকা লক্ষ্য করেন।
লুই পাস্তুর এবং জোবার্ট লক্ষ্য করেন কিছু অণুজীবের উপস্থিতিতে প্রস্রাবে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি জন্মাতে পারেনা। ১৯০১ সালে এমারিখ এবং লও দেখেন যে আন্থ্রাক্স ব্যাসিলি আক্রমণ থেকে খরগোশকে বাঁচানো সম্ভব যদি সিউডোমোনাস এরুজিনোসা নামক ব্যাক্টেরিয়ার তরল আবাদ খরগোশের দেহে প্রবেশ করানো যায়। তারা মনে করেন ব্যাক্টেরিয়াটি কোনো উৎসেচক তৈরি করেছে যা জীবাণুর আক্রমণ থেকে খরগোশকে রক্ষা করছে। তারা এই পদার্থের নাম দেন পাইওসায়ানেজ । ১৯২০ সালে গার্থা ও দাথ কিছু গবেষণা করেন এই জাতীয় জীবাণু নাশক তৈরি করতে। তারা অ্যাকটিনোমাইসিটিস দ্বারা প্রস্তুত একধরনের রাসায়নিক পদার্থ খুজে পান যার জীবাণুনাশী ক্ষমতা আছে। তারা এর নাম দেন অ্যাকটিনোমাইসিন। কিন্তু কোনো রোগের প্রতিরোধে এই পদার্থ পরবর্তিতে ব্যবহৃত হয় নাই। এই জাতীয় আবিস্কারের পরও ১৯২৯ সালের আগে অ্যান্টিবায়োটিক এর যুগ শুরু হয় নাই। ১৯২৭ সালে স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন। | অ্যাকটিনোমাইসিন কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0268_01 | ভাইকিং প্রোগ্রাম | ভাইকিং প্রোগ্রামটি এক জোড়া আমেরিকান স্পেস প্রোব, ভাইকিং ১ ও ভাইকিং ২ একত্র করে গঠন করা হয়েছে। এই প্রোগ্রামটিরর মাধ্যমে প্রোব দুটিকে মঙ্গল গ্রহে পাঠানো হয়। প্রতিটি মহাকাশযান দুইটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত হয় ১) পরিক্রমাকারী (অরবিটার) থেকে মঙ্গলের পৃষ্ঠ ছবি তুলতে পরিকল্পিত কক্ষপথে ঘোরে এবং ২) একটি ল্যন্ডার যা পৃষ্ঠ থেকে গ্রহ অধ্যয়ন করতে পরিকল্পিত হয়েছিলো। কক্ষপথগুলি একবার অবতরণ করার সাথে সাথে ল্যান্ডারদের যোগাযোগের সম্পর্কিত হিসাবে কাজ করেছিল।
ভাইকিং-১ ১৯৭৫ সালের ২০ আগস্ট উত্থাপন করা হয় ও ভাইকিং-২ ১৯৭৫ সালের ৯ সেপ্টেম্বর উত্থাপন করা হয়। উভয় প্রোবকেই টাইটান আইআইআইই রকেটে করে উত্থাপন করা হয়। ১৯৭৬ সালের ১৯ জুন ভাইকিং-১ মঙ্গলের কক্ষপথে পৌছে। এর কিছুদিন পর ১৭ আগস্ট ভাইকিং-২ মঙ্গলের কক্ষপথে পৌঁছায়।
প্রায় ১ মাসেরও বেশি সময় ধরে মঙ্গল গ্রহকে অরবিট করার পর উভয় প্রোবকেই মঙ্গল গ্রহে নামিয়ে দেওয়া হয়। ১৯৭৬ সালের ২০ জুলাই ভাইকিং-১ মঙ্গলের মাটি স্পর্শ করে এবং ৩ সেপ্টেম্বর ভাইকিং-২ এর সাথে মিলিত হয়।
সর্বসাকুল্যে এই প্রোগ্রামটিতে ১ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার খরচ হয় যা বর্তমানে প্রায় ৫ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার এর সমতুল্য। | ভাইকিং প্রোগ্রামটি কয়টি মহাকাশযান প্রেরন করে? | {
"answer_start": [
127,
127
],
"text": [
"দুটি",
"দুটি"
]
} |
bn_wiki_0268_02 | ভাইকিং প্রোগ্রাম | ভাইকিং প্রোগ্রামটি এক জোড়া আমেরিকান স্পেস প্রোব, ভাইকিং ১ ও ভাইকিং ২ একত্র করে গঠন করা হয়েছে। এই প্রোগ্রামটিরর মাধ্যমে প্রোব দুটিকে মঙ্গল গ্রহে পাঠানো হয়। প্রতিটি মহাকাশযান দুইটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত হয় ১) পরিক্রমাকারী (অরবিটার) থেকে মঙ্গলের পৃষ্ঠ ছবি তুলতে পরিকল্পিত কক্ষপথে ঘোরে এবং ২) একটি ল্যন্ডার যা পৃষ্ঠ থেকে গ্রহ অধ্যয়ন করতে পরিকল্পিত হয়েছিলো। কক্ষপথগুলি একবার অবতরণ করার সাথে সাথে ল্যান্ডারদের যোগাযোগের সম্পর্কিত হিসাবে কাজ করেছিল।
ভাইকিং-১ ১৯৭৫ সালের ২০ আগস্ট উত্থাপন করা হয় ও ভাইকিং-২ ১৯৭৫ সালের ৯ সেপ্টেম্বর উত্থাপন করা হয়। উভয় প্রোবকেই টাইটান আইআইআইই রকেটে করে উত্থাপন করা হয়। ১৯৭৬ সালের ১৯ জুন ভাইকিং-১ মঙ্গলের কক্ষপথে পৌছে। এর কিছুদিন পর ১৭ আগস্ট ভাইকিং-২ মঙ্গলের কক্ষপথে পৌঁছায়।
প্রায় ১ মাসেরও বেশি সময় ধরে মঙ্গল গ্রহকে অরবিট করার পর উভয় প্রোবকেই মঙ্গল গ্রহে নামিয়ে দেওয়া হয়। ১৯৭৬ সালের ২০ জুলাই ভাইকিং-১ মঙ্গলের মাটি স্পর্শ করে এবং ৩ সেপ্টেম্বর ভাইকিং-২ এর সাথে মিলিত হয়।
সর্বসাকুল্যে এই প্রোগ্রামটিতে ১ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার খরচ হয় যা বর্তমানে প্রায় ৫ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার এর সমতুল্য। | ভাইকিং প্রোগ্রামটি কোন গ্রহের উদ্দেশে মহাকাশযানগুলি প্রেরন করে? | {
"answer_start": [
134,
89
],
"text": [
"মঙ্গল",
"মঙ্গল গ্রহ "
]
} |
bn_wiki_0268_03 | ভাইকিং প্রোগ্রাম | ভাইকিং প্রোগ্রামটি এক জোড়া আমেরিকান স্পেস প্রোব, ভাইকিং ১ ও ভাইকিং ২ একত্র করে গঠন করা হয়েছে। এই প্রোগ্রামটিরর মাধ্যমে প্রোব দুটিকে মঙ্গল গ্রহে পাঠানো হয়। প্রতিটি মহাকাশযান দুইটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত হয় ১) পরিক্রমাকারী (অরবিটার) থেকে মঙ্গলের পৃষ্ঠ ছবি তুলতে পরিকল্পিত কক্ষপথে ঘোরে এবং ২) একটি ল্যন্ডার যা পৃষ্ঠ থেকে গ্রহ অধ্যয়ন করতে পরিকল্পিত হয়েছিলো। কক্ষপথগুলি একবার অবতরণ করার সাথে সাথে ল্যান্ডারদের যোগাযোগের সম্পর্কিত হিসাবে কাজ করেছিল।
ভাইকিং-১ ১৯৭৫ সালের ২০ আগস্ট উত্থাপন করা হয় ও ভাইকিং-২ ১৯৭৫ সালের ৯ সেপ্টেম্বর উত্থাপন করা হয়। উভয় প্রোবকেই টাইটান আইআইআইই রকেটে করে উত্থাপন করা হয়। ১৯৭৬ সালের ১৯ জুন ভাইকিং-১ মঙ্গলের কক্ষপথে পৌছে। এর কিছুদিন পর ১৭ আগস্ট ভাইকিং-২ মঙ্গলের কক্ষপথে পৌঁছায়।
প্রায় ১ মাসেরও বেশি সময় ধরে মঙ্গল গ্রহকে অরবিট করার পর উভয় প্রোবকেই মঙ্গল গ্রহে নামিয়ে দেওয়া হয়। ১৯৭৬ সালের ২০ জুলাই ভাইকিং-১ মঙ্গলের মাটি স্পর্শ করে এবং ৩ সেপ্টেম্বর ভাইকিং-২ এর সাথে মিলিত হয়।
সর্বসাকুল্যে এই প্রোগ্রামটিতে ১ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার খরচ হয় যা বর্তমানে প্রায় ৫ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার এর সমতুল্য। | কোন রকেটে করে ভাইকিং মহাকাশযানগুলি উত্থাপন করা হয়? | {
"answer_start": [
561,
561
],
"text": [
"টাইটান আইআইআইই ",
"টাইটান আইআইআইই "
]
} |
bn_wiki_0268_04 | ভাইকিং প্রোগ্রাম | ভাইকিং প্রোগ্রামটি এক জোড়া আমেরিকান স্পেস প্রোব, ভাইকিং ১ ও ভাইকিং ২ একত্র করে গঠন করা হয়েছে। এই প্রোগ্রামটিরর মাধ্যমে প্রোব দুটিকে মঙ্গল গ্রহে পাঠানো হয়। প্রতিটি মহাকাশযান দুইটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত হয় ১) পরিক্রমাকারী (অরবিটার) থেকে মঙ্গলের পৃষ্ঠ ছবি তুলতে পরিকল্পিত কক্ষপথে ঘোরে এবং ২) একটি ল্যন্ডার যা পৃষ্ঠ থেকে গ্রহ অধ্যয়ন করতে পরিকল্পিত হয়েছিলো। কক্ষপথগুলি একবার অবতরণ করার সাথে সাথে ল্যান্ডারদের যোগাযোগের সম্পর্কিত হিসাবে কাজ করেছিল।
ভাইকিং-১ ১৯৭৫ সালের ২০ আগস্ট উত্থাপন করা হয় ও ভাইকিং-২ ১৯৭৫ সালের ৯ সেপ্টেম্বর উত্থাপন করা হয়। উভয় প্রোবকেই টাইটান আইআইআইই রকেটে করে উত্থাপন করা হয়। ১৯৭৬ সালের ১৯ জুন ভাইকিং-১ মঙ্গলের কক্ষপথে পৌছে। এর কিছুদিন পর ১৭ আগস্ট ভাইকিং-২ মঙ্গলের কক্ষপথে পৌঁছায়।
প্রায় ১ মাসেরও বেশি সময় ধরে মঙ্গল গ্রহকে অরবিট করার পর উভয় প্রোবকেই মঙ্গল গ্রহে নামিয়ে দেওয়া হয়। ১৯৭৬ সালের ২০ জুলাই ভাইকিং-১ মঙ্গলের মাটি স্পর্শ করে এবং ৩ সেপ্টেম্বর ভাইকিং-২ এর সাথে মিলিত হয়।
সর্বসাকুল্যে এই প্রোগ্রামটিতে ১ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার খরচ হয় যা বর্তমানে প্রায় ৫ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার এর সমতুল্য। | ভাইকিং-১ মঙ্গলের মাটি স্পর্শ করে কত সালে? | {
"answer_start": [
603,
603
],
"text": [
"১৯৭৬ ",
"১৯৭৬"
]
} |
bn_wiki_0268_05 | ভাইকিং প্রোগ্রাম | ভাইকিং প্রোগ্রামটি এক জোড়া আমেরিকান স্পেস প্রোব, ভাইকিং ১ ও ভাইকিং ২ একত্র করে গঠন করা হয়েছে। এই প্রোগ্রামটিরর মাধ্যমে প্রোব দুটিকে মঙ্গল গ্রহে পাঠানো হয়। প্রতিটি মহাকাশযান দুইটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত হয় ১) পরিক্রমাকারী (অরবিটার) থেকে মঙ্গলের পৃষ্ঠ ছবি তুলতে পরিকল্পিত কক্ষপথে ঘোরে এবং ২) একটি ল্যন্ডার যা পৃষ্ঠ থেকে গ্রহ অধ্যয়ন করতে পরিকল্পিত হয়েছিলো। কক্ষপথগুলি একবার অবতরণ করার সাথে সাথে ল্যান্ডারদের যোগাযোগের সম্পর্কিত হিসাবে কাজ করেছিল।
ভাইকিং-১ ১৯৭৫ সালের ২০ আগস্ট উত্থাপন করা হয় ও ভাইকিং-২ ১৯৭৫ সালের ৯ সেপ্টেম্বর উত্থাপন করা হয়। উভয় প্রোবকেই টাইটান আইআইআইই রকেটে করে উত্থাপন করা হয়। ১৯৭৬ সালের ১৯ জুন ভাইকিং-১ মঙ্গলের কক্ষপথে পৌছে। এর কিছুদিন পর ১৭ আগস্ট ভাইকিং-২ মঙ্গলের কক্ষপথে পৌঁছায়।
প্রায় ১ মাসেরও বেশি সময় ধরে মঙ্গল গ্রহকে অরবিট করার পর উভয় প্রোবকেই মঙ্গল গ্রহে নামিয়ে দেওয়া হয়। ১৯৭৬ সালের ২০ জুলাই ভাইকিং-১ মঙ্গলের মাটি স্পর্শ করে এবং ৩ সেপ্টেম্বর ভাইকিং-২ এর সাথে মিলিত হয়।
সর্বসাকুল্যে এই প্রোগ্রামটিতে ১ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার খরচ হয় যা বর্তমানে প্রায় ৫ বিলিয়ন আমেরিকান ডলার এর সমতুল্য। | ভাইকিং প্রোগ্রামটি চালনাকারী সংস্থার নাম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1931_01 | পৃথিবী | যে গতির ফলে পৃথিবীতে দিনরাত ছোট বা বড় হয় এবং ঋতু পরিবর্তিত হয় তাকে পৃথিবীর বার্ষিক গতি বলে। পৃথিবী সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে প্রায় ১৫০ নিযুত কিলোমিটার (৯৩×১০৬ মা) গড় দূরত্বে প্রতি ৩৬৫.২৫৬৪ গড় সৌর দিন পরপর, বা এক সৌর বছরে। এর মাধ্যমে অন্যান্য তারার সাপেক্ষে পূর্বদিকে সূর্যের অগ্রসর হওয়ার একটি আপাত মান পাওয়া যায় যার হার হল প্রায় ১°/দিন, যা হল সূর্য বা চাঁদের আপাত পরিধি প্রতি ১২ ঘণ্টায়। এই গতির কারণে, গড়ে প্রায় ২৪ ঘণ্টা লাগে—একটি সৌর দিনে—পৃথিবীকে তার অক্ষ বরাবব একটি পূর্ণ ঘূর্ণন সম্পন্ন করতে, যাতে করে সূর্য আবার মেরিডিয়ানে ফেরত যেতে পারে। পৃথিবীর গড় কক্ষীয় দ্রুতি হল ২৯.৭৮ কিমি/সে (১,০৭,২০০ কিমি/ঘ; ৬৬,৬০০ মা/ঘ), যা যথেষ্ট দ্রুত, এই গতিতে পৃথিবীর পরিধির সমান দূরত্ব, প্রায় ১২,৭৪২ কিমি (৭,৯১৮ মা), মাত্র সাত মিনিটে অতিক্রম করা যাবে, এবং পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব ৩,৮৪,০০০ কিমি (২,৩৯,০০০ মা), অতিক্রম করা যাবে প্রায় ৩.৫ ঘণ্টায়। | যে গতির ফলে পৃথিবীতে দিনরাত ছোট বা বড় হয় এবং ঋতু পরিবর্তিত হয় তাকে পৃথিবীর কী গতি বলে ? | {
"answer_start": [
77,
77
],
"text": [
" বার্ষিক গতি",
" বার্ষিক গতি"
]
} |
bn_wiki_1931_03 | পৃথিবী | যে গতির ফলে পৃথিবীতে দিনরাত ছোট বা বড় হয় এবং ঋতু পরিবর্তিত হয় তাকে পৃথিবীর বার্ষিক গতি বলে। পৃথিবী সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে প্রায় ১৫০ নিযুত কিলোমিটার (৯৩×১০৬ মা) গড় দূরত্বে প্রতি ৩৬৫.২৫৬৪ গড় সৌর দিন পরপর, বা এক সৌর বছরে। এর মাধ্যমে অন্যান্য তারার সাপেক্ষে পূর্বদিকে সূর্যের অগ্রসর হওয়ার একটি আপাত মান পাওয়া যায় যার হার হল প্রায় ১°/দিন, যা হল সূর্য বা চাঁদের আপাত পরিধি প্রতি ১২ ঘণ্টায়। এই গতির কারণে, গড়ে প্রায় ২৪ ঘণ্টা লাগে—একটি সৌর দিনে—পৃথিবীকে তার অক্ষ বরাবব একটি পূর্ণ ঘূর্ণন সম্পন্ন করতে, যাতে করে সূর্য আবার মেরিডিয়ানে ফেরত যেতে পারে। পৃথিবীর গড় কক্ষীয় দ্রুতি হল ২৯.৭৮ কিমি/সে (১,০৭,২০০ কিমি/ঘ; ৬৬,৬০০ মা/ঘ), যা যথেষ্ট দ্রুত, এই গতিতে পৃথিবীর পরিধির সমান দূরত্ব, প্রায় ১২,৭৪২ কিমি (৭,৯১৮ মা), মাত্র সাত মিনিটে অতিক্রম করা যাবে, এবং পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব ৩,৮৪,০০০ কিমি (২,৩৯,০০০ মা), অতিক্রম করা যাবে প্রায় ৩.৫ ঘণ্টায়। | পৃথিবীর গড় কক্ষীয় দ্রুতি কত কিমি/সে ? | {
"answer_start": [
583,
583
],
"text": [
"২৯.৭৮ ",
"২৯.৭৮ "
]
} |
bn_wiki_1931_04 | পৃথিবী | যে গতির ফলে পৃথিবীতে দিনরাত ছোট বা বড় হয় এবং ঋতু পরিবর্তিত হয় তাকে পৃথিবীর বার্ষিক গতি বলে। পৃথিবী সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে প্রায় ১৫০ নিযুত কিলোমিটার (৯৩×১০৬ মা) গড় দূরত্বে প্রতি ৩৬৫.২৫৬৪ গড় সৌর দিন পরপর, বা এক সৌর বছরে। এর মাধ্যমে অন্যান্য তারার সাপেক্ষে পূর্বদিকে সূর্যের অগ্রসর হওয়ার একটি আপাত মান পাওয়া যায় যার হার হল প্রায় ১°/দিন, যা হল সূর্য বা চাঁদের আপাত পরিধি প্রতি ১২ ঘণ্টায়। এই গতির কারণে, গড়ে প্রায় ২৪ ঘণ্টা লাগে—একটি সৌর দিনে—পৃথিবীকে তার অক্ষ বরাবব একটি পূর্ণ ঘূর্ণন সম্পন্ন করতে, যাতে করে সূর্য আবার মেরিডিয়ানে ফেরত যেতে পারে। পৃথিবীর গড় কক্ষীয় দ্রুতি হল ২৯.৭৮ কিমি/সে (১,০৭,২০০ কিমি/ঘ; ৬৬,৬০০ মা/ঘ), যা যথেষ্ট দ্রুত, এই গতিতে পৃথিবীর পরিধির সমান দূরত্ব, প্রায় ১২,৭৪২ কিমি (৭,৯১৮ মা), মাত্র সাত মিনিটে অতিক্রম করা যাবে, এবং পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব ৩,৮৪,০০০ কিমি (২,৩৯,০০০ মা), অতিক্রম করা যাবে প্রায় ৩.৫ ঘণ্টায়। | পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব কত কিমি ? | {
"answer_start": [
778,
778
],
"text": [
" ৩,৮৪,০০০ ",
" ৩,৮৪,০০০ "
]
} |
bn_wiki_2919_01 | বাংলাদেশে সমাজতন্ত্র | বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে চারটি প্রধান গাঠনিক নীতির মাঝে অন্যতম একটি হল সমাজতন্ত্র। অন্যান্য সমাজতান্ত্রিক দেশে সকল ধরনের উৎপাদন সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয়, সেই হিসেবে বাংলাদেশের সমাজতন্ত্র ভিন্ন। সংবিধানে মুক্ত সমাজের ধারণায় সমাজতন্ত্রকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সংবিধানে রাষ্ট্রের সাথে ব্যক্তি মালিকানায় সম্পদের মালিকানা ও সহযোগিতাকে সমর্থন করে।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়নে সরকার কর্তৃক কিছু সমাজতান্ত্রিক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছিল। সমাজতান্ত্রিক জাতি গঠনের উদ্দেশ্যে অনেক বড় , মধ্যম আকারের এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয়করণ করা হয়েছিল। ১৯৭২ সালের ২৬শে মার্চ বিদেশী ব্যাংক ব্যতিরকে সকল ব্যাংকের জাতীয়করণ করা হয়। শুধুমাত্র কিছু ছোট ও কুটিরশিল্প প্রতিষ্ঠান এই জাতীয়করণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায়নি।
সরকারি ক্ষেত্র খুব দ্রুত প্রসারিত হলেও জিডিপিতে এসব প্রতিষ্ঠানের অবদান খুব উল্লেখযোগ্য ছিল না। দেশের অর্থনীতির ৮০ শতাংশ যে কৃষিক্ষেত্রের উপর নির্ভরশীল, সেই কৃষিক্ষেত্রের সরকারীকরন না করায় এমনটা হয়েছিল।
১৯৭৫ সালের ২৫শে জানুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমান একদলীয় সমাজতান্ত্রিক দল, বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) এর ঘোষণা দেন। বাকশাল সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী অনুসারে গঠিত হয়। রাষ্ট্রপতির নির্দেশ মোতাবেক, অন্য সমস্ত রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা হয়। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বিপ্লব তত্ত্ব মোতাবেক এই দলটির মাধ্যমেই রাষ্ট্রের সমাজতন্ত্র গঠনের সূচনা হয়। বাকশাল মূলতঃ দ্বিতীয় বিপ্লবের লক্ষ্য পূরণে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের দল ছিল। ১৯৭৫ সালের শেখ মুজিবের হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে বাকশালের নিষ্পত্তি ঘটে।
জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসনামলে (১৯৭৫-১৯৮১) এবং হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ (১৯৮২-১৯৯০) সমাজতান্ত্রিক নীতি ও এ সম্পর্কিত আলোচনাকে বর্জন করা হয়। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহকে বাতিল করা হয়। ব্যবসা-বাণিজ্যে স্বাধীনতা এবং রপ্তানিতে উৎসাহ প্রদান করা হয়। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে স্বাধীন অর্থনীতির কর্ণধার হয়ে উঠে। | বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে কতটি প্রধান গাঠনিক নীতি রয়েছে? | {
"answer_start": [
27,
27
],
"text": [
"চারটি",
"চারটি"
]
} |
bn_wiki_2919_02 | বাংলাদেশে সমাজতন্ত্র | বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে চারটি প্রধান গাঠনিক নীতির মাঝে অন্যতম একটি হল সমাজতন্ত্র। অন্যান্য সমাজতান্ত্রিক দেশে সকল ধরনের উৎপাদন সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয়, সেই হিসেবে বাংলাদেশের সমাজতন্ত্র ভিন্ন। সংবিধানে মুক্ত সমাজের ধারণায় সমাজতন্ত্রকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সংবিধানে রাষ্ট্রের সাথে ব্যক্তি মালিকানায় সম্পদের মালিকানা ও সহযোগিতাকে সমর্থন করে।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়নে সরকার কর্তৃক কিছু সমাজতান্ত্রিক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছিল। সমাজতান্ত্রিক জাতি গঠনের উদ্দেশ্যে অনেক বড় , মধ্যম আকারের এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয়করণ করা হয়েছিল। ১৯৭২ সালের ২৬শে মার্চ বিদেশী ব্যাংক ব্যতিরকে সকল ব্যাংকের জাতীয়করণ করা হয়। শুধুমাত্র কিছু ছোট ও কুটিরশিল্প প্রতিষ্ঠান এই জাতীয়করণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায়নি।
সরকারি ক্ষেত্র খুব দ্রুত প্রসারিত হলেও জিডিপিতে এসব প্রতিষ্ঠানের অবদান খুব উল্লেখযোগ্য ছিল না। দেশের অর্থনীতির ৮০ শতাংশ যে কৃষিক্ষেত্রের উপর নির্ভরশীল, সেই কৃষিক্ষেত্রের সরকারীকরন না করায় এমনটা হয়েছিল।
১৯৭৫ সালের ২৫শে জানুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমান একদলীয় সমাজতান্ত্রিক দল, বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) এর ঘোষণা দেন। বাকশাল সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী অনুসারে গঠিত হয়। রাষ্ট্রপতির নির্দেশ মোতাবেক, অন্য সমস্ত রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা হয়। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বিপ্লব তত্ত্ব মোতাবেক এই দলটির মাধ্যমেই রাষ্ট্রের সমাজতন্ত্র গঠনের সূচনা হয়। বাকশাল মূলতঃ দ্বিতীয় বিপ্লবের লক্ষ্য পূরণে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের দল ছিল। ১৯৭৫ সালের শেখ মুজিবের হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে বাকশালের নিষ্পত্তি ঘটে।
জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসনামলে (১৯৭৫-১৯৮১) এবং হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ (১৯৮২-১৯৯০) সমাজতান্ত্রিক নীতি ও এ সম্পর্কিত আলোচনাকে বর্জন করা হয়। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহকে বাতিল করা হয়। ব্যবসা-বাণিজ্যে স্বাধীনতা এবং রপ্তানিতে উৎসাহ প্রদান করা হয়। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে স্বাধীন অর্থনীতির কর্ণধার হয়ে উঠে। | বাকশাল সংবিধানের কত সংশোধনী অনুসারে গঠিত হয়? | {
"answer_start": [
1119,
1119
],
"text": [
"চতুর্থ",
"চতুর্থ"
]
} |
bn_wiki_2919_05 | বাংলাদেশে সমাজতন্ত্র | বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে চারটি প্রধান গাঠনিক নীতির মাঝে অন্যতম একটি হল সমাজতন্ত্র। অন্যান্য সমাজতান্ত্রিক দেশে সকল ধরনের উৎপাদন সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয়, সেই হিসেবে বাংলাদেশের সমাজতন্ত্র ভিন্ন। সংবিধানে মুক্ত সমাজের ধারণায় সমাজতন্ত্রকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সংবিধানে রাষ্ট্রের সাথে ব্যক্তি মালিকানায় সম্পদের মালিকানা ও সহযোগিতাকে সমর্থন করে।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়নে সরকার কর্তৃক কিছু সমাজতান্ত্রিক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছিল। সমাজতান্ত্রিক জাতি গঠনের উদ্দেশ্যে অনেক বড় , মধ্যম আকারের এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয়করণ করা হয়েছিল। ১৯৭২ সালের ২৬শে মার্চ বিদেশী ব্যাংক ব্যতিরকে সকল ব্যাংকের জাতীয়করণ করা হয়। শুধুমাত্র কিছু ছোট ও কুটিরশিল্প প্রতিষ্ঠান এই জাতীয়করণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায়নি।
সরকারি ক্ষেত্র খুব দ্রুত প্রসারিত হলেও জিডিপিতে এসব প্রতিষ্ঠানের অবদান খুব উল্লেখযোগ্য ছিল না। দেশের অর্থনীতির ৮০ শতাংশ যে কৃষিক্ষেত্রের উপর নির্ভরশীল, সেই কৃষিক্ষেত্রের সরকারীকরন না করায় এমনটা হয়েছিল।
১৯৭৫ সালের ২৫শে জানুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমান একদলীয় সমাজতান্ত্রিক দল, বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) এর ঘোষণা দেন। বাকশাল সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী অনুসারে গঠিত হয়। রাষ্ট্রপতির নির্দেশ মোতাবেক, অন্য সমস্ত রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা হয়। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বিপ্লব তত্ত্ব মোতাবেক এই দলটির মাধ্যমেই রাষ্ট্রের সমাজতন্ত্র গঠনের সূচনা হয়। বাকশাল মূলতঃ দ্বিতীয় বিপ্লবের লক্ষ্য পূরণে একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের দল ছিল। ১৯৭৫ সালের শেখ মুজিবের হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে বাকশালের নিষ্পত্তি ঘটে।
জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসনামলে (১৯৭৫-১৯৮১) এবং হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ (১৯৮২-১৯৯০) সমাজতান্ত্রিক নীতি ও এ সম্পর্কিত আলোচনাকে বর্জন করা হয়। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহকে বাতিল করা হয়। ব্যবসা-বাণিজ্যে স্বাধীনতা এবং রপ্তানিতে উৎসাহ প্রদান করা হয়। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে স্বাধীন অর্থনীতির কর্ণধার হয়ে উঠে। | শেখ মুজিবের হত্যাকান্ডের প্রধান পরিকল্পনা কার? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2694_01 | ফিবোনাচ্চি | ফিবোনাচ্চি বা ফিবোনাক্কি (আনু. ১১৭০ - আনু. ১২৪০-৫০) ছিলেন একজন পিসা প্রজাতন্ত্রের একজন ইতালিয়ান গণিতবিদ, যাকে " মধ্যযুগের সবচেয়ে প্রতিভাবান পশ্চিমা গণিতবিদ" হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
তাকে যে ফিবোনাচ্চি নামে ডাকা হয়, এই নামটি দিয়েছিল ফ্রেঞ্চ-ইতালিয়ান ইতিহাসবিদ গিলাইম লিব্রি ১৮৩৮ সালে। এবং সংক্ষেপে ফিলিস বোনাচ্চি ("বোনাচ্চির ছেলে")। তিনি লিওনার্দো বোনাচ্চি, পিসার লিওনার্দো, বা লিওনার্দো বিগল্লো পিসানো হিসাবেও পরিচিত।
ফিবোনাচ্চি মূলত পশ্চিম বিশ্বে হিন্দু-আরবি সংখ্যা ব্যবস্থাকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন লিবার আবাসি (গণনার বইয়ের) ১২০২-র রচনায়। তিনি ইউরোপকে ফিবোনাচ্চি সংখ্যার অনুক্রমের সাথেও পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন, যা তিনি লিবার আবাসিতে উদাহরণ হিসাবে ব্যবহার করেছিলেন।
গুগলিয়েলমো নামে এক ইতালীয় বণিক এবং শুল্ক কর্মকর্তা ছিলেন। গুগলিয়েলমো আলজেরিয়ার বুগিয়ায় একটি ট্রেডিং পোস্ট পরিচালনা করতেন। ফিবোনাচ্চি বালক বয়সে তাঁর সাথে বুগিয়ায় ভ্রমণ করেছিলেন এবং তিনি হিন্দু-আরবি সংখ্যা পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পেরেছিলেন।
ফিবোনাচ্চি ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলের আশেপাশে ভ্রমণ করেছিলেন, অনেক ব্যবসায়ীদের সাথে দেখা করেছিলেন এবং তাদের পাটিগণিত করার পদ্ধতি সম্পর্কে শিখতেন। তিনি শীঘ্রই হিন্দু-আরবি পদ্ধতির অনেক সুবিধা উপলব্ধি করেছিলেন, যা সেই সময়ে ব্যবহৃত রোমান সংখ্যার মতো নয়, একটি স্থান-মান ব্যবস্থা ব্যবহার করে সহজ গণনার অনুমতি দিয়েছিল। ১২০২ সালে, তিনি লিবার আবাসি ( অ্যাবাকাসের বই বা গণনার বই ) সম্পূর্ণ করেছিলেন , যা ইউরোপের হিন্দু-আরবি সংখ্যাগুলিকে জনপ্রিয় করে তুলেছিল।
ফিবোনাচ্চি সম্রাট দ্বিতীয় ফ্রেডরিকের অতিথি হয়েছিলেন, যিনি গণিত এবং বিজ্ঞান উপভোগ করেছিলেন। ১২৪০ সালে, পিসা প্রজতন্ত্র ফিবোনাচ্চিকে (লেওনার্দো বিগ্লো বলে পরিচিত) একটি ডিক্রি দিয়ে বেতন প্রদান করে সম্মানিত করেছিলেন যা তাকে নগরীতে অ্যাকাউন্টিং এবং নির্দেশনা বিষয়ে পরামর্শদাতা হিসাবে শহরকে যে সেবা দিয়েছিল তার স্বীকৃতিস্বরুপ।
ফিবোনাকির মৃত্যুর তারিখটি জানা যায় নি, তবে এটি ১২৪০ এবং ১২৫০ এর মধ্যে অনুমান করা হয়, সম্ভবত পিসায়।
লাইবার আবাসি আদর্শিক অনুমানের উপর ভিত্তি করে খরগোশের সংখ্যার বৃদ্ধিতে জড়িত একটি সমস্যা উত্থাপন এবং সমাধান করেন। সমাধানটি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে এবং পরে সংখ্যার ক্রমটি ফিবোনাচ্চি সংখ্যা হিসাবে পরিচিত হয়। যদিও ফিবোনাচ্চির লিবার আবাসি ভারতের বাইরে সিক্যুয়েন্সের প্রথম দিকের বিবরণটি ধারণ করেছে তবে সিকোয়েন্সটি ভারতীয় গণিতবিদরা ষষ্ঠ শতাব্দীর শুরুতেই বর্ণনা করেছিলেন।
ফিবোনাচ্চি সিকোয়েন্সে প্রতিটি সংখ্যা পূর্ববর্তী দুটি সংখ্যার যোগফল। ফিবোনাচ্চি "০'' বাদ দিয়েছিলেন আজ অন্তর্ভুক্ত এবং ১, ১, ২, . . . . দিয়ে ক্রম শুরু করেছিলেন। তিনি গণনাটি ত্রয়োদশ স্থানে নিয়ে গেছেন, মান ২৩৩, যদিও অন্য পাণ্ডুলিপিটি এটি পরবর্তী স্থানে নিয়ে গেছে, মান ৩৭৭। ফিবোনাচ্চি এই ধারাবাহিকতায় পরপর সংখ্যার অনুপাতের সীমা হিসাবে সোনালি অনুপাত সম্পর্কে কিছু বলেননি। | মধ্যযুগের সবচেয়ে প্রতিভাবান পশ্চিমা গণিতবিদ কে? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"ফিবোনাচ্চি বা ফিবোনাক্কি ",
"ফিবোনাচ্চি"
]
} |
bn_wiki_2694_03 | ফিবোনাচ্চি | ফিবোনাচ্চি বা ফিবোনাক্কি (আনু. ১১৭০ - আনু. ১২৪০-৫০) ছিলেন একজন পিসা প্রজাতন্ত্রের একজন ইতালিয়ান গণিতবিদ, যাকে " মধ্যযুগের সবচেয়ে প্রতিভাবান পশ্চিমা গণিতবিদ" হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
তাকে যে ফিবোনাচ্চি নামে ডাকা হয়, এই নামটি দিয়েছিল ফ্রেঞ্চ-ইতালিয়ান ইতিহাসবিদ গিলাইম লিব্রি ১৮৩৮ সালে। এবং সংক্ষেপে ফিলিস বোনাচ্চি ("বোনাচ্চির ছেলে")। তিনি লিওনার্দো বোনাচ্চি, পিসার লিওনার্দো, বা লিওনার্দো বিগল্লো পিসানো হিসাবেও পরিচিত।
ফিবোনাচ্চি মূলত পশ্চিম বিশ্বে হিন্দু-আরবি সংখ্যা ব্যবস্থাকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন লিবার আবাসি (গণনার বইয়ের) ১২০২-র রচনায়। তিনি ইউরোপকে ফিবোনাচ্চি সংখ্যার অনুক্রমের সাথেও পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন, যা তিনি লিবার আবাসিতে উদাহরণ হিসাবে ব্যবহার করেছিলেন।
গুগলিয়েলমো নামে এক ইতালীয় বণিক এবং শুল্ক কর্মকর্তা ছিলেন। গুগলিয়েলমো আলজেরিয়ার বুগিয়ায় একটি ট্রেডিং পোস্ট পরিচালনা করতেন। ফিবোনাচ্চি বালক বয়সে তাঁর সাথে বুগিয়ায় ভ্রমণ করেছিলেন এবং তিনি হিন্দু-আরবি সংখ্যা পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পেরেছিলেন।
ফিবোনাচ্চি ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলের আশেপাশে ভ্রমণ করেছিলেন, অনেক ব্যবসায়ীদের সাথে দেখা করেছিলেন এবং তাদের পাটিগণিত করার পদ্ধতি সম্পর্কে শিখতেন। তিনি শীঘ্রই হিন্দু-আরবি পদ্ধতির অনেক সুবিধা উপলব্ধি করেছিলেন, যা সেই সময়ে ব্যবহৃত রোমান সংখ্যার মতো নয়, একটি স্থান-মান ব্যবস্থা ব্যবহার করে সহজ গণনার অনুমতি দিয়েছিল। ১২০২ সালে, তিনি লিবার আবাসি ( অ্যাবাকাসের বই বা গণনার বই ) সম্পূর্ণ করেছিলেন , যা ইউরোপের হিন্দু-আরবি সংখ্যাগুলিকে জনপ্রিয় করে তুলেছিল।
ফিবোনাচ্চি সম্রাট দ্বিতীয় ফ্রেডরিকের অতিথি হয়েছিলেন, যিনি গণিত এবং বিজ্ঞান উপভোগ করেছিলেন। ১২৪০ সালে, পিসা প্রজতন্ত্র ফিবোনাচ্চিকে (লেওনার্দো বিগ্লো বলে পরিচিত) একটি ডিক্রি দিয়ে বেতন প্রদান করে সম্মানিত করেছিলেন যা তাকে নগরীতে অ্যাকাউন্টিং এবং নির্দেশনা বিষয়ে পরামর্শদাতা হিসাবে শহরকে যে সেবা দিয়েছিল তার স্বীকৃতিস্বরুপ।
ফিবোনাকির মৃত্যুর তারিখটি জানা যায় নি, তবে এটি ১২৪০ এবং ১২৫০ এর মধ্যে অনুমান করা হয়, সম্ভবত পিসায়।
লাইবার আবাসি আদর্শিক অনুমানের উপর ভিত্তি করে খরগোশের সংখ্যার বৃদ্ধিতে জড়িত একটি সমস্যা উত্থাপন এবং সমাধান করেন। সমাধানটি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে এবং পরে সংখ্যার ক্রমটি ফিবোনাচ্চি সংখ্যা হিসাবে পরিচিত হয়। যদিও ফিবোনাচ্চির লিবার আবাসি ভারতের বাইরে সিক্যুয়েন্সের প্রথম দিকের বিবরণটি ধারণ করেছে তবে সিকোয়েন্সটি ভারতীয় গণিতবিদরা ষষ্ঠ শতাব্দীর শুরুতেই বর্ণনা করেছিলেন।
ফিবোনাচ্চি সিকোয়েন্সে প্রতিটি সংখ্যা পূর্ববর্তী দুটি সংখ্যার যোগফল। ফিবোনাচ্চি "০'' বাদ দিয়েছিলেন আজ অন্তর্ভুক্ত এবং ১, ১, ২, . . . . দিয়ে ক্রম শুরু করেছিলেন। তিনি গণনাটি ত্রয়োদশ স্থানে নিয়ে গেছেন, মান ২৩৩, যদিও অন্য পাণ্ডুলিপিটি এটি পরবর্তী স্থানে নিয়ে গেছে, মান ৩৭৭। ফিবোনাচ্চি এই ধারাবাহিকতায় পরপর সংখ্যার অনুপাতের সীমা হিসাবে সোনালি অনুপাত সম্পর্কে কিছু বলেননি। | ফিবোনাচ্চি সিকোয়েন্স কী? | {
"answer_start": [
2213,
2213
],
"text": [
"প্রতিটি সংখ্যা পূর্ববর্তী দুটি সংখ্যার যোগফল",
"প্রতিটি সংখ্যা পূর্ববর্তী দুটি সংখ্যার যোগফল"
]
} |
bn_wiki_2694_04 | ফিবোনাচ্চি | ফিবোনাচ্চি বা ফিবোনাক্কি (আনু. ১১৭০ - আনু. ১২৪০-৫০) ছিলেন একজন পিসা প্রজাতন্ত্রের একজন ইতালিয়ান গণিতবিদ, যাকে " মধ্যযুগের সবচেয়ে প্রতিভাবান পশ্চিমা গণিতবিদ" হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
তাকে যে ফিবোনাচ্চি নামে ডাকা হয়, এই নামটি দিয়েছিল ফ্রেঞ্চ-ইতালিয়ান ইতিহাসবিদ গিলাইম লিব্রি ১৮৩৮ সালে। এবং সংক্ষেপে ফিলিস বোনাচ্চি ("বোনাচ্চির ছেলে")। তিনি লিওনার্দো বোনাচ্চি, পিসার লিওনার্দো, বা লিওনার্দো বিগল্লো পিসানো হিসাবেও পরিচিত।
ফিবোনাচ্চি মূলত পশ্চিম বিশ্বে হিন্দু-আরবি সংখ্যা ব্যবস্থাকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন লিবার আবাসি (গণনার বইয়ের) ১২০২-র রচনায়। তিনি ইউরোপকে ফিবোনাচ্চি সংখ্যার অনুক্রমের সাথেও পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন, যা তিনি লিবার আবাসিতে উদাহরণ হিসাবে ব্যবহার করেছিলেন।
গুগলিয়েলমো নামে এক ইতালীয় বণিক এবং শুল্ক কর্মকর্তা ছিলেন। গুগলিয়েলমো আলজেরিয়ার বুগিয়ায় একটি ট্রেডিং পোস্ট পরিচালনা করতেন। ফিবোনাচ্চি বালক বয়সে তাঁর সাথে বুগিয়ায় ভ্রমণ করেছিলেন এবং তিনি হিন্দু-আরবি সংখ্যা পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পেরেছিলেন।
ফিবোনাচ্চি ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলের আশেপাশে ভ্রমণ করেছিলেন, অনেক ব্যবসায়ীদের সাথে দেখা করেছিলেন এবং তাদের পাটিগণিত করার পদ্ধতি সম্পর্কে শিখতেন। তিনি শীঘ্রই হিন্দু-আরবি পদ্ধতির অনেক সুবিধা উপলব্ধি করেছিলেন, যা সেই সময়ে ব্যবহৃত রোমান সংখ্যার মতো নয়, একটি স্থান-মান ব্যবস্থা ব্যবহার করে সহজ গণনার অনুমতি দিয়েছিল। ১২০২ সালে, তিনি লিবার আবাসি ( অ্যাবাকাসের বই বা গণনার বই ) সম্পূর্ণ করেছিলেন , যা ইউরোপের হিন্দু-আরবি সংখ্যাগুলিকে জনপ্রিয় করে তুলেছিল।
ফিবোনাচ্চি সম্রাট দ্বিতীয় ফ্রেডরিকের অতিথি হয়েছিলেন, যিনি গণিত এবং বিজ্ঞান উপভোগ করেছিলেন। ১২৪০ সালে, পিসা প্রজতন্ত্র ফিবোনাচ্চিকে (লেওনার্দো বিগ্লো বলে পরিচিত) একটি ডিক্রি দিয়ে বেতন প্রদান করে সম্মানিত করেছিলেন যা তাকে নগরীতে অ্যাকাউন্টিং এবং নির্দেশনা বিষয়ে পরামর্শদাতা হিসাবে শহরকে যে সেবা দিয়েছিল তার স্বীকৃতিস্বরুপ।
ফিবোনাকির মৃত্যুর তারিখটি জানা যায় নি, তবে এটি ১২৪০ এবং ১২৫০ এর মধ্যে অনুমান করা হয়, সম্ভবত পিসায়।
লাইবার আবাসি আদর্শিক অনুমানের উপর ভিত্তি করে খরগোশের সংখ্যার বৃদ্ধিতে জড়িত একটি সমস্যা উত্থাপন এবং সমাধান করেন। সমাধানটি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে এবং পরে সংখ্যার ক্রমটি ফিবোনাচ্চি সংখ্যা হিসাবে পরিচিত হয়। যদিও ফিবোনাচ্চির লিবার আবাসি ভারতের বাইরে সিক্যুয়েন্সের প্রথম দিকের বিবরণটি ধারণ করেছে তবে সিকোয়েন্সটি ভারতীয় গণিতবিদরা ষষ্ঠ শতাব্দীর শুরুতেই বর্ণনা করেছিলেন।
ফিবোনাচ্চি সিকোয়েন্সে প্রতিটি সংখ্যা পূর্ববর্তী দুটি সংখ্যার যোগফল। ফিবোনাচ্চি "০'' বাদ দিয়েছিলেন আজ অন্তর্ভুক্ত এবং ১, ১, ২, . . . . দিয়ে ক্রম শুরু করেছিলেন। তিনি গণনাটি ত্রয়োদশ স্থানে নিয়ে গেছেন, মান ২৩৩, যদিও অন্য পাণ্ডুলিপিটি এটি পরবর্তী স্থানে নিয়ে গেছে, মান ৩৭৭। ফিবোনাচ্চি এই ধারাবাহিকতায় পরপর সংখ্যার অনুপাতের সীমা হিসাবে সোনালি অনুপাত সম্পর্কে কিছু বলেননি। | পিসায় ফিবোনাচ্চির মূর্তি স্থাপন করা হয় কবে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0318_04 | মহাকাশযান বহনকারী বিমান | ১৯৮৩ সালের পর মহাকাশযান বহনকারী বিমান মার্কিন এয়ারলাইন্সের তিন রঙের লেবাস ধারণ করে নি। নাসা মহাকাশযান বহনকারী বিমানে নিজেদের লেবাস দেয় যার কাঠামো দেয় যাতে সাদা রঙের কাঠামোর সাথে নীল রঙের দাগ দেওয়া হয়। সে বছর মহাকাশযান বহনকারী বিমান "এন্টারপ্রাইজ" মহাকাশযান নিয়ে ইউরোপ গমন করে এবং কানাডার গুজ বে, আইসল্যান্ডের কেফ্লাভিক, যুক্তরাজ্য ও পশ্চিম জার্মানিতে জ্বালানি নেবার জন্য থামে। এটি তখন প্যারিস এয়ার শোতে অংশ নিয়েছিল।
১৯৮৮ সালে "চ্যালেঞ্জার দুর্ঘটনা"র পর নাসা জাপান এয়ারলাইন্সের নিকট থেকে একটি অতিরিক্ত ৭৪৭এসআর-৪৬ গ্রহণ করে। এটি এন৯১১এনএ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে নামে নিবন্ধিত হয় এবং এন৯০৫এনএর মত উন্নয়ন করার পর এটি ১৯৯০ সালে নাসায় প্রবেশ করে। এটি প্রথমবারের মত ব্যবহৃত হয় "এনডেভার নভোখেয়াযান পরিবহনের ক্ষেত্রে। এটি ক্যালিফোর্নিয়ার পামডেল থেকে কেনেডি স্পেস সেন্টারে নভোখেয়াযানটিকে বহন করে এনেছিল।
ক্যালিফোর্নিয়ার এডওয়ার্ডস বিমানঘাঁটির অধীন ড্রাইডেন উড্ডয়ন গবেষণা কেন্দ্রে উন্নয়ন ঘটলেও এই দুইটি বিমানকে আলাদা করা যায়। এন৯১১এনএতে দুপাশে পাটাতনের উপরে পাঁচটি করে জানালা থাকল্র এন৯০৫এনএতে দেখা যায় দুটি করে। দুইটি বিমানের পিছন দিকের উঁচু স্থানে হাস্যরসাত্মকভাবে "এখানে মহাকাশযান সংযুক্ত করতে" বা "এখানে মহাকাশ যান রাখতে" বলা হলেও "কালো অংশ নিচে রাখুন" নির্দেশিকা দেখে আলাদা করা যায়।
যুক্তরাজ্য, স্পেন ও ফ্রান্সের ক্ষেত্রে মহাকাশযান বহনের ক্ষেত্রে অন্য মহাকাশযান অবতরণ স্থলের ক্ষেত্র পরিচালনা করা যায়। মহাকাশযান বহনকারীর উড্ডয়ন সীমা কমে আসার দরুন ভর কমানোর জন্য অতিরিক্ত প্রস্তুতি (যেমন মহাকাশযান থেকে অতিরিক্ত ভর কমানো) গ্রহণ করা হতে পারে।
বোয়িং বিশেষ মহাকাশযান বহনকারী বিমানের সাহায্যে এর ফ্যান্টম রে বিমান (মনুষ্যবিহীন আকাশযান) মিসৌরির সেন্ট লুইস থেকে এডওয়ার্ডস বিমানঘাঁটিতে বহন করে আনে ২০১০ সালের ১১ ডিসেম্বরে। | বোয়িং বিশেষ মহাকাশযান বহনকারী বিমানের সাহায্যে এর ফ্যান্টম রে বিমান (মনুষ্যবিহীন আকাশযান) মিসৌরির সেন্ট লুইস থেকে এডওয়ার্ডস বিমানঘাঁটিতে বহন করে আনে কত তারিখে? | {
"answer_start": [
1643,
1643
],
"text": [
"২০১০ সালের ১১ ডিসেম্বরে",
"২০১০ সালের ১১ ডিসেম্বরে।"
]
} |
bn_wiki_0318_05 | মহাকাশযান বহনকারী বিমান | ১৯৮৩ সালের পর মহাকাশযান বহনকারী বিমান মার্কিন এয়ারলাইন্সের তিন রঙের লেবাস ধারণ করে নি। নাসা মহাকাশযান বহনকারী বিমানে নিজেদের লেবাস দেয় যার কাঠামো দেয় যাতে সাদা রঙের কাঠামোর সাথে নীল রঙের দাগ দেওয়া হয়। সে বছর মহাকাশযান বহনকারী বিমান "এন্টারপ্রাইজ" মহাকাশযান নিয়ে ইউরোপ গমন করে এবং কানাডার গুজ বে, আইসল্যান্ডের কেফ্লাভিক, যুক্তরাজ্য ও পশ্চিম জার্মানিতে জ্বালানি নেবার জন্য থামে। এটি তখন প্যারিস এয়ার শোতে অংশ নিয়েছিল।
১৯৮৮ সালে "চ্যালেঞ্জার দুর্ঘটনা"র পর নাসা জাপান এয়ারলাইন্সের নিকট থেকে একটি অতিরিক্ত ৭৪৭এসআর-৪৬ গ্রহণ করে। এটি এন৯১১এনএ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে নামে নিবন্ধিত হয় এবং এন৯০৫এনএর মত উন্নয়ন করার পর এটি ১৯৯০ সালে নাসায় প্রবেশ করে। এটি প্রথমবারের মত ব্যবহৃত হয় "এনডেভার নভোখেয়াযান পরিবহনের ক্ষেত্রে। এটি ক্যালিফোর্নিয়ার পামডেল থেকে কেনেডি স্পেস সেন্টারে নভোখেয়াযানটিকে বহন করে এনেছিল।
ক্যালিফোর্নিয়ার এডওয়ার্ডস বিমানঘাঁটির অধীন ড্রাইডেন উড্ডয়ন গবেষণা কেন্দ্রে উন্নয়ন ঘটলেও এই দুইটি বিমানকে আলাদা করা যায়। এন৯১১এনএতে দুপাশে পাটাতনের উপরে পাঁচটি করে জানালা থাকল্র এন৯০৫এনএতে দেখা যায় দুটি করে। দুইটি বিমানের পিছন দিকের উঁচু স্থানে হাস্যরসাত্মকভাবে "এখানে মহাকাশযান সংযুক্ত করতে" বা "এখানে মহাকাশ যান রাখতে" বলা হলেও "কালো অংশ নিচে রাখুন" নির্দেশিকা দেখে আলাদা করা যায়।
যুক্তরাজ্য, স্পেন ও ফ্রান্সের ক্ষেত্রে মহাকাশযান বহনের ক্ষেত্রে অন্য মহাকাশযান অবতরণ স্থলের ক্ষেত্র পরিচালনা করা যায়। মহাকাশযান বহনকারীর উড্ডয়ন সীমা কমে আসার দরুন ভর কমানোর জন্য অতিরিক্ত প্রস্তুতি (যেমন মহাকাশযান থেকে অতিরিক্ত ভর কমানো) গ্রহণ করা হতে পারে।
বোয়িং বিশেষ মহাকাশযান বহনকারী বিমানের সাহায্যে এর ফ্যান্টম রে বিমান (মনুষ্যবিহীন আকাশযান) মিসৌরির সেন্ট লুইস থেকে এডওয়ার্ডস বিমানঘাঁটিতে বহন করে আনে ২০১০ সালের ১১ ডিসেম্বরে। | কোথায় উড্ডয়ন গবেষণা কেন্দ্রে উন্নয়ন ঘটলেও এই দুইটি বিমানকে আলাদা করা যায়? | {
"answer_start": [
842,
842
],
"text": [
"ক্যালিফোর্নিয়ার এডওয়ার্ডস বিমানঘাঁটির",
"ক্যালিফোর্নিয়ার এডওয়ার্ডস বিমানঘাঁটির অধীন ড্রাইডেন উড্ডয়ন গবেষণা কেন্দ্রে"
]
} |
bn_wiki_0221_01 | ডিপ ইম্প্যাক্ট (নভোযান) বৈজ্ঞানিক উদ্দেশ্য | ডিপ ইম্প্যাক্ট মিশনকে পরিকল্পনা করা হয়েছিল ধূমকেতু সম্পর্কে কিছু প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য। বিজ্ঞানিরা জানতে চেয়েছিলেন ধূমকেতুর নিউক্লিয়াস আসলে কোন কোন জিনিস দ্বারা গঠিত। এবং ধূমকেতুর উৎপত্তি কোথায় ও কিভাবে হয়েছিল। ধূমকেতুর অন্তরগঠন ও বহিরগঠন সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক ধারণা অর্জনের পর জ্যেতির্বিদরা আশা করেছিলেন যে ধূমকেতুর জন্ম ইতিহাসও জানতে পারবেন। মিশনটির প্রধান ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির মাইকেল আ’হেয়ার্ণ।
ডিপ ইম্প্যাক্ট ধূমকেতুটিতে যে গর্ত সৃষ্টি করেছিল তার ছবি খুব স্পষ্ট না হওয়ায় অভিযানের ফলাফল পুনরায় বিশ্লেষণ করার জন্য ২০০৭ সালের ৩ জুলােই টেম্পল ১ (অথবা নেক্সট) মিশন অনুমোদন করা হয়। এই অভিযানে ব্যবহার করা হয় স্টারডাস্ট নামক একটি নভোযানকে। স্টারডাস্টকে এর আগে ২০০৪ সালে ওয়াইল্ড ২ ধূমকেতুকে পর্যবেক্ষনে ব্যবহার করা হয়েছিল। স্টারডাস্ট কে নতুন একটি কক্ষপথ পুনারায় স্থাপন করা হয়। ২০১১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি নভোযানটি টেম্পল ১ এর ২০০ কিলোমটির কাছে যেয়ে তাকে পর্যবেক্ষন করে। জ্যোর্তিবিজ্ঞানের ইতিহাসে এই প্রথম কোন ধূমকেতুকে দ্বিতীয়বার পর্যবেক্ষন করা হল। স্টারডাস্টের পাঠানো ছবিতে দেখা যায় ডিপ ইম্প্যাক্ট ১৫০ মিটার চওড়া একটি গর্ত করেছিল। সেই গর্তের মধ্যে ধূলাবালির একটি স্তুপ দেখাতে পাওয়া গিয়েছিল। এই স্তুপটি তৈর হয়েছিল প্রথম সংঘর্ষের ফলে উৎক্ষেপিত ধূলাবালি পুনরায় এর পৃষ্ঠে ফিরে গিয়ে। | বিজ্ঞানিরা কি জানতে ডিপ ইম্প্যাক্ট মিশনকে পরিকল্পনা করেছিলেন? | {
"answer_start": [
123,
123
],
"text": [
"ধূমকেতুর নিউক্লিয়াস আসলে কোন কোন জিনিস দ্বারা গঠিত",
"ধূমকেতুর নিউক্লিয়াস আসলে কোন কোন জিনিস দ্বারা গঠিত"
]
} |
bn_wiki_0221_02 | ডিপ ইম্প্যাক্ট (নভোযান) বৈজ্ঞানিক উদ্দেশ্য | ডিপ ইম্প্যাক্ট মিশনকে পরিকল্পনা করা হয়েছিল ধূমকেতু সম্পর্কে কিছু প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য। বিজ্ঞানিরা জানতে চেয়েছিলেন ধূমকেতুর নিউক্লিয়াস আসলে কোন কোন জিনিস দ্বারা গঠিত। এবং ধূমকেতুর উৎপত্তি কোথায় ও কিভাবে হয়েছিল। ধূমকেতুর অন্তরগঠন ও বহিরগঠন সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক ধারণা অর্জনের পর জ্যেতির্বিদরা আশা করেছিলেন যে ধূমকেতুর জন্ম ইতিহাসও জানতে পারবেন। মিশনটির প্রধান ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির মাইকেল আ’হেয়ার্ণ।
ডিপ ইম্প্যাক্ট ধূমকেতুটিতে যে গর্ত সৃষ্টি করেছিল তার ছবি খুব স্পষ্ট না হওয়ায় অভিযানের ফলাফল পুনরায় বিশ্লেষণ করার জন্য ২০০৭ সালের ৩ জুলােই টেম্পল ১ (অথবা নেক্সট) মিশন অনুমোদন করা হয়। এই অভিযানে ব্যবহার করা হয় স্টারডাস্ট নামক একটি নভোযানকে। স্টারডাস্টকে এর আগে ২০০৪ সালে ওয়াইল্ড ২ ধূমকেতুকে পর্যবেক্ষনে ব্যবহার করা হয়েছিল। স্টারডাস্ট কে নতুন একটি কক্ষপথ পুনারায় স্থাপন করা হয়। ২০১১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি নভোযানটি টেম্পল ১ এর ২০০ কিলোমটির কাছে যেয়ে তাকে পর্যবেক্ষন করে। জ্যোর্তিবিজ্ঞানের ইতিহাসে এই প্রথম কোন ধূমকেতুকে দ্বিতীয়বার পর্যবেক্ষন করা হল। স্টারডাস্টের পাঠানো ছবিতে দেখা যায় ডিপ ইম্প্যাক্ট ১৫০ মিটার চওড়া একটি গর্ত করেছিল। সেই গর্তের মধ্যে ধূলাবালির একটি স্তুপ দেখাতে পাওয়া গিয়েছিল। এই স্তুপটি তৈর হয়েছিল প্রথম সংঘর্ষের ফলে উৎক্ষেপিত ধূলাবালি পুনরায় এর পৃষ্ঠে ফিরে গিয়ে। | ডিপ ইম্প্যাক্ট মিশনটির প্রধান কে ছিলেন? | {
"answer_start": [
377,
377
],
"text": [
"যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির মাইকেল আ’হেয়ার্ণ",
"যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির মাইকেল আ’হেয়ার্ণ"
]
} |