id
stringlengths
3
7
url
stringlengths
31
795
title
stringlengths
1
93
text
stringlengths
13
179k
en_url
stringlengths
30
381
en_title
stringlengths
1
351
en_text
stringlengths
0
21.3k
1463706
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%AA%20%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%A8%20%E0%A6%85%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%E2%80%93%20%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A7%A9x%E0%A7%A9%20%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বাস্কেটবল – পুরুষদের ৩x৩ টুর্নামেন্ট
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বাস্কেটবল ইভেন্টের পুরুষদের ৩x৩ বাস্কেটবল টুর্নামেন্ট ফ্রান্সের প্যারিস শহরে, ৩০ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। সকল ম্যাচ প্লেস দে লা কনকর্দে খেলা হবে। গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ইতিহাসে এই ইভেন্ট দ্বিতীয়বারের জন্য অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। ফরম্যাট আটটি দল প্রথমে রাউন্ড রবিন খেলবে। প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে থাকা দলগুলো সরাসরি সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। তিন থেকে ছয় দল প্লে অফ খেলবে। এর পরে, একটি নকআউট সিস্টেম ব্যবহার করা হবে। অতিরিক্তভাবে, গেমগুলি দুটি উপায়ে জেতা যায়: ২১ পয়েন্ট স্কোর করা প্রথম দল বা ১০ মিনিটের মাধ্যমে সর্বোচ্চ স্কোর করে। উত্তীর্ণ দল দলীয় সদস্য রেফারি টুর্নামেন্ট চালনায় নিযুক্ত রেফারি: সি কিরোং নাজিব ছাজিদ্দাইন এডমন্ড হো ব্রিজিটা সাবাই-কাস্তুকো মারেক মালিজেউস্কি ভ্লাদ ঘিজদারেনু ইয়াসমিনা ইউরাস কিম গা-ইন এরিক বার্টরান্ড মার্কোস মাইকেলাইডস ডিনা জ্যাকসন লিগ পর্ব নক-আউট পর্ব তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট স্বাগতিক ফ্রান্সে আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বাস্কেটবল ২০২৪-এ বাস্কেটবল
https://en.wikipedia.org/wiki/Basketball_at_the_2024_Summer_Olympics_%E2%80%93_Men%27s_3x3_tournament
Basketball_at_the_2024_Summer_Olympics_%E2%80%93_Men%27s_3x3_tournament
null
1463709
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%20%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF-%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%A1
লুকাস কেলি-হিল্ড
লুকাস এরিক কেলি-হিল্ড (; জন্ম: ১৮ মার্চ ২০০৫; লুকাস কেলি-হিল্ড নামে সুপরিচিত) হলেন একজন নিউজিল্যান্ডীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে নিউজিল্যান্ডীয় ক্লাব ওয়েলিংটন ফিনিক্স এবং নিউজিল্যান্ড জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। তিনি মূলত বাম পার্শ্বীয় রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে কেন্দ্রীয় রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। ২০২২ সালে, কেলি-হিল্ড নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে নিউজিল্যান্ডের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। প্রারম্ভিক জীবন লুকাস এরিক কেলি-হিল্ড ২০০৫ সালের ১৮ই মার্চ তারিখে নিউজিল্যান্ডের ওয়েলিংটনে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন। আন্তর্জাতিক ফুটবল কেলি-হিল্ড নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯, নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২০ এবং নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে নিউজিল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ২০২২ সালের ৮ই সেপ্টেম্বর তারিখে তিনি কুক দ্বীপপুঞ্জ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিরুদ্ধে ম্যাচে নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। কেলি-হিল্ড ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য প্রকাশিত নিউজিল্যান্ড অলিম্পিক দলে স্থান পেয়েছেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ২০০৫-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি নিউজিল্যান্ডীয় ফুটবলার ফুটবল রক্ষণভাগের খেলোয়াড় ওয়েলিংটন ফিনিক্স ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় নিউজিল্যান্ডের আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার নিউজিল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-২০ আন্তর্জাতিক ফুটবলার নিউজিল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-২৩ আন্তর্জাতিক ফুটবলার ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Lukas_Kelly-Heald
Lukas Kelly-Heald
Lukas Eric Kelly-Heald (born 18 March 2005) is a New Zealand professional footballer who plays as a centre-back or left-back for Wellington Phoenix.
1463719
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%20%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AF%E0%A6%BC
বাঁকুড়া বঙ্গ বিদ্যালয়
বাঁকুড়া বঙ্গ বিদ্যালয় ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বাঁকুড়া জেলার বাঁকুড়া শহরের মধ্যে অবস্থিত একটি উচ্চ বিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮২৫ সালে। বিদ্যালয়টি বাঁকুড়া শহরের কেন্দ্রস্থল মাচান তলায় অবস্থিত। এখানে পঞ্চম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদানের ব্যবস্থা আছে। ২০২৪ সালে ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা প্রায় ১৯০০। এই বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত কেবলমাত্র ছাত্ররাই পড়াশোনা করার সুযোগ পায়। একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে সহ পাঠক্রমে এখানে ছাত্র-ছাত্রী উভয়ই পড়াশোনা করে। বিদ্যালয়ে বর্তমানে শিক্ষকের সংখ্যা ৩২। ইতিহাস পরাধীন ভারতে তখন বাংলার গভর্নর জেনারেল লর্ড আমহার্স্ট। শিক্ষা ও সমাজ সংস্কারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছেন রাজা রামমোহন রায় এবং উইলিয়াম কেরি। সেই সময় ১৮২৫ সালে বাঁকুড়া শহরের বুকে পাঠশালা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এই বিদ্যালয়। ১৮৬৩ সালে যাদবচন্দ্র ঘোষ এবং অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের সহায়তায় বাঁকুড়ার পোদ্দার পুকুরের পাড়ে বিদ্যালয় ভবন নির্মাণ হয় এবং মিডল ভার্নাকুলার স্কুল নামে এটি পরিচিত হয়। মিডল ভার্নাকুলার স্কুল যা পরবর্তী পর্যায়ে বাঁকুড়া বঙ্গ বিদ্যালয় নামে পরিচিত হয়েছে তাতে যেসব বিশিষ্ট ব্যক্তি পড়াশোনা করেন তারা হলেন, যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি, রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়, অবিনাশ দাস, রামকিঙ্কর বেইজ প্রমুখ। উল্লেখ্য, যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি ১৮৬৮ সালে এই বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। বিখ্যাত সাংবাদিক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় পড়াশোনা করে ১৮৭৫ সালে এই বিদ্যালয় থেকেই ছাত্র বৃত্তি পরীক্ষায় সাফল্যের সাথে উত্তীর্ণ হন। ১৮৯০ সালে পোদ্দার পুকুর পাড়ের স্কুলবাড়ি আগুনে পুড়ে যায়। পরবর্তী পর্যায়ে তা পুনঃনির্মিত হয়। সেই সময় বিদ্যালয়ের সম্পাদক ছিলেন হরিহর মুখোপাধ্যায়। তার উদ্যোগে সরকারের কাছ থেকে বাঁকুড়া শহরের সরাইখানা এবং তার পাশের জায়গা লিজ নেওয়া হয়। ১৮৯৪ সালে এই বিদ্যালয় বাঁকুড়া শহরের মাচান তলায় স্থানান্তরিত হয়। ১৯১৪ সালে এই বিদ্যালয় 'মিডল ইংলিশ স্কুল' হিসেবে উন্নীত হয়। ১৯৪৯ সালে এই বিদ্যালয়ে মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে উন্নীত হয়। সেই সময় এই বিদ্যালয় পরিদর্শন করেছিলেন প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ডক্টর শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। ১৯৫০ সালে এই বিদ্যালয় পরিদর্শন করেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল কৈলাসনাথ কাটজু। একসময় এই বিদ্যালয়ের পরিচালন সমিতির সভাপতি ছিলেন ডাক্তার অনাথবন্ধু রায়। ১৯৫৭ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রীসভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী পদে যোগদান করেন। ১৯৬৩ সালে এই বিদ্যালয় একাদশ শ্রেণির উচ্চমাধ্যমিক স্তরে উন্নীত হয়। ১৯৭৬ সালে এই বিদ্যালয়ের উচ্চ মাধ্যমিক পাঠক্রম উঠে যায়। ২০০৬ সাল থেকে উচ্চমাধ্যমিকে বিজ্ঞান, বৃত্তিমূলক শিক্ষা বিভাগ এবং ছাত্র-ছাত্রীদের সহ শিক্ষা ব্যবস্থা চালু হয়। ২০১৩ সালে এই বিদ্যালয়, সরকার পোষিত বিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি পায়। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড সাধারণ পঠন-পাঠনের পাশাপাশি এই বিদ্যালয়ে সারা বছরব্যাপী বিভিন্ন ধরনের দিবস উদযাপন এবং অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্ম দিবস, সাধারণতন্ত্র দিবস, রবীন্দ্রজয়ন্তী, স্বাধীনতা দিবস, শিক্ষক দিবস, শহীদ দিবস ইত্যাদি বিশেষ মর্যাদা সহকারে এই বিদ্যালয় পালিত হয়। পুরস্কার বিতরণী উৎসব এবং সরস্বতী পুজো বিশেষ উৎসাহ এবং উদ্দীপনার সাথে পালিত হয়। কোন কোন সময় নাচ,গান,আবৃত্তি নাটিকা ইত্যাদিও পরিবেশিত হয়। এতে ছাত্র-ছাত্রী শিক্ষক-শিক্ষিকা সকলে অংশ নেন। তথ্যসূত্র ভারতের বিদ্যালয় পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাঁকুড়া জেলার বিদ্যালয় পশ্চিমবঙ্গের উচ্চ বিদ্যালয় ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়
null
null
null
1463721
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
স্লোভাকিয়ার রাজনীতি
স্লোভাকিয়ার রাজনীতি একটি বহু-দলীয় ব্যবস্থা সহ সংসদীয় প্রতিনিধিত্বমূলক গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের কাঠামোতে সংঘটিত হয় । আইন প্রণয়নের ক্ষমতা সংসদে ন্যস্ত থাকে এবং এটি কিছু ক্ষেত্রে সরকার বা সরাসরি নাগরিকদের দ্বারাও প্রয়োগ করা হতে পারে। নির্বাহী ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন সরকার দ্বারা পরিচালিত হয়। বিচার বিভাগ নির্বাহী বিভাগ এবং আইন বিভাগ থেকে স্বতন্ত্র । রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রের প্রধান। []ভি-ডেম গণতন্ত্রে র সূচক অনুসারে স্লোভাকিয়া ২০২৩ সালে বিশ্বের ১৮তম সবচেয়ে নির্বাচনী গণতান্ত্রিক দেশ ছিল। ইতিহাস ১৯৮৯ সালের বিপ্লবের আগে, চেকোস্লোভাকিয়া একটি চেকোস্লোভাকিয়ার কমিউনিস্ট পার্টি দ্বারা শাসিত সমাজতান্ত্রিক স্বৈরাচার ছিল, তথাকথিত ন্যাশনাল ফ্রন্টের জোটের সাথে। বিপ্লবের পর অবাধ গণতান্ত্রিক নির্বাচন হওয়ার আগে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। ১৯৮৯ সালে চেকোস্লোভাকিয়ার রাষ্ট্রপতি গুস্তাভ হুসাক জাতীয় মীমাংসা সরকারে ( , ) শপথ নেন ।এর নেতৃত্বে ছিলেন মারিয়ান ক্যালফা । গুস্তাভ হুসাক নিজেই পদত্যাগ করেন । এই সরকার ১০ জন কমিউনিস্ট এবং ৯ জন অ-কমিউনিস্ট নিয়ে গঠিত ছিল। এর মূল লক্ষ্য ছিল গণতান্ত্রিক নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত করা, দেশে মুক্ত অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা করা এবং একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন শুরু করা। ১৯৯০ সালের ৮-৯ জুন ১৯৯০ সালের চেকোস্লোভাক সংসদীয় নির্বাচন সংঘটিত হয়। ক্যালফার দ্বিতীয় সরকার 27 জুন 1990 সালে ভেঙে দেওয়া হয়েছিল, এবং এটিকে ন্যাশনাল স্যাক্রিফাইস সরকার ( , ) প্রতিস্থাপন করে। এই সরকারেরও নেতৃত্বে ছিলেন মারিয়ান ক্যালফা। ১৯৯২ সালের ৫-৬ জুন চেকোস্লোভাকিয়ায়র শেষ নির্বাচন, ১৯৯২ সালের চেকোস্লোভাক সংসদীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ক্যালফার তৃতীয় সরকার ২ জুলাই ১৯৯২ সালে ভেঙে দেওয়া হয় । জান স্ট্র্যাস্কির তত্ত্বাবধায়ক সরকার ( , ) এর জায়গা নেয়। চেক এবং স্লোভাক ফেডারেটিভ রিপাবলিক ভেঙে দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারটিকেও ৩১ ডিসেম্বর ১৯৯২ সালে ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। ফেডারেলিজমের জন্যে, 1989 সালের বিপ্লবের পরে ফেডারেল চেকোস্লোভাক সরকারের অধীনে দুটি জাতীয় সরকার (একটি চেক প্রজাতন্ত্রের জন্য, একটি স্লোভাকিয়ার জন্য) তৈরি করা হয়েছিল। স্লোভাকিয়ায় এটির নেতৃত্বে ছিলেন মিলান সিচ ।এই সরকার ১২ ডিসেম্বর ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ২৬ জুন ১৯৯০ সালে ভেঙে দেওয়া হয়। ১৯৯০ সালের ৮-৯ জুন , 1990 সালের স্লোভাক সংসদীয় নির্বাচন ফেডারেল চেকোস্লোভাক নির্বাচনের সাথে একত্রে সংঘটিত হয়। মিলান সিচের সরকার ভ্লাদিমির মেসিয়ারের প্রথম সরকার (১৯৯০-১৯৯১), জ্যান Čarnogurský সরকার (১৯৯১-১৯৯২) এবং ভ্লাদিমির মেসিয়ারের দ্বিতীয় সরকার (১৯৯২-১৯৯৪) দ্বারা অনুসৃত হয়েছিল। ৫-৬ জুন 1992 সালের স্লোভাক সংসদীয় নির্বাচন সংঘটিত হয়। সাম্প্রতিক ঘটনাবলী ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোর নেতৃত্বে জনতোষী বামপন্থী SMER-SSD সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভ করে, ১৫০ আসনের সংসদে তাদের জোটসঙ্গী হ্লাস ও জাতীয়তাবাদী SNS পার্টির সথে ৭৯ টি আসন দখল করে। তিনটি দল জোট সরকার গঠনে রাজি হয়। ২৫ অক্টোবর ২০২৩-এ, রবার্ট ফিকো স্লোভাকিয়ার নতুন প্রধানমন্ত্রী হন, ঘোষণা করেন যে নতুন সরকার ইউক্রেনে স্লোভাকিয়ার সামরিক সহায়তা বন্ধ করবে। ব্রাসেলসে তার প্রথম ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতৃত্বের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো বলেন যে স্লোভাকিয়া ইউক্রেনের জন্য আর কোনো সামরিক সহায়তা সমর্থন করবে না বা 2022 সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের কারণে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আর কোনো নিষেধাজ্ঞা সমর্থন করবে না। নির্বাহী বিভাগ রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রের প্রধান এবং নির্বাহী বিভাগের আনুষ্ঠানিক প্রধান, যদিও বাস্তবে তার ক্ষমতা সীমিত। রাষ্ট্রপতি পাঁচ বছরের মেয়াদের জন্য দুই রাউন্ড পদ্ধতির অধীনে সরাসরি, জনগণের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হন। ২০১৯ সালের মার্চ মাসে, জুজানা কাপুতোভা স্লোভাকিয়ার প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতি হিসাবে নির্বাচিত হন। তিনি উদারপন্থী প্রগতিশীল স্লোভাকিয়া পার্টির সদস্য ছিলেন, সংসদে যাদের একটিও আসন ছিল না। জাতীয় কাউন্সিল নির্বাচনের পরে, সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা বা সংখ্যাগরিষ্ঠ জোটের নেতা সাধারণত রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন। প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত মন্ত্রিসভাকে সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দিতে হয়। জুলাই ২০০৬ থেকে জুলাই ২০১০ পর্যন্ত শাসকজোটটি Smer, SNS এবং HZDS নিয়ে গঠিত ছিল। ২০১০ সালের নির্বাচনের পর প্রাক্তন বিরোধী দল SDKÚ, KDH এবং Most–Híd এবং SaS দ্বারা একটি জোট গঠিত হয়। ২০১২ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত, অসময়ের নির্বাচনের পর, পুরো সরকার SMER-SD দলের সদস্য এবং মনোনীতদের নিয়ে গঠিত, যাদের সংসদেও সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল। ২০১৬ সালের সংসদীয় নির্বাচনের পর SMER-SSD, SNS এবং Most-Híd দলগুলির মধ্যে জোট হয়েছিল। ২০২০ সালের স্লোভাক সংসদীয় নির্বাচনের পর, "সাধারণ মানুষ এবং স্বাধীন ব্যক্তিত্ব"রা নির্বাচনে জয়ী হয় এবং ইগর মাতোভিচ প্রধানমন্ত্রী হন। ২০২১ সালের এপ্রিলে, প্রধানমন্ত্রী এডুয়ার্ড হেগার তার পূর্বসূরি ইগর মাতোভিচের পদত্যাগের দুই দিন পরে শপথ নেন। হেগার ছিলেন মাতোভিচের ঘনিষ্ঠ মিত্র এবং তার সাধারণ মানুষ পার্টির সহপ্রধান। আইন বিভাগ স্লোভাকিয়ার একমাত্র সাংবিধানিক এবং আইন প্রণয়ন কর্তৃপক্ষ হল ১৫০ সদস্যযুক্ত এককক্ষ বিশিষ্ট স্লোভাক প্রজাতন্ত্রের জাতীয় পরিষদ । প্রতিনিধিদের আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের ভিত্তিতে ৪ বছরের মেয়াদে নির্বাচিত করা হয়। জাতীয় পরিষদ সংবিধান, দেশের অন্যান্য সমস্ত আইন ও নিয়ম বিবেচনা করে এবং অনুমোদন করে। এটি রাষ্ট্রের বাজেটও অনুমোদন করে। জাতীয় পরিষদ আইন দ্বারা নির্দিষ্ট কিছু কর্মকর্তাদের পাশাপাশি স্লোভাক প্রজাতন্ত্রের সাংবিধানিক আদালতের বিচারক এবং প্রসিকিউটর জেনারেল পদের প্রার্থীদেরও মনোনীত করে। তাদের সমর্থনের আগে, সংসদকে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুমোদন করতে হয়। অধিকন্তু, এটি স্লোভাকিয়ার ভূখণ্ডের বাইরে সামরিক বাহিনী প্রেরণ এবং স্লোভাক প্রজাতন্ত্রের ভূখণ্ডে বিদেশী সামরিক বাহিনীর উপস্থিতির জন্য সম্মতি দেওয়ার কতৃপক্ষ। বিচার বিভাগ দেশের সর্বোচ্চ আপিল ফোরাম হল সুপ্রিম কোর্ট ( Najvyšší súd ), যার বিচারকরা জাতীয় পরিষদ দ্বারা মনোনীত হন ।এর অধীনে রয়েছে আঞ্চলিক, জেলা এবং সামরিক আদালত। কিছু ক্ষেত্রে আইনে বিচারকদের ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্তের জন্য নাগরিকদের থেকে সাধারণ বিচারকদের উপস্থিতির ব্যবস্থা রয়েছে। স্লোভাকিয়াতে স্লোভাকিয়ার সাংবিধানিক আদালতও ( Ústavný súd Slovenskej Republiky ) রয়েছে, যা সাংবিধানিক বিষয়গুলির উপর সিদ্ধান্ত নেয়। এই আদালতের ১৩ জন সদস্যই সংসদ কর্তৃক মনোনীত প্রার্থীদের একটি স্লেট থেকে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হন। ২০০২ সালে সংসদ একটি আইন পাস করে যা এই দেশে একটি বিচার পরিষদ তৈরি করে। বিচারক, আইন অধ্যাপক এবং অন্যান্য আইন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত এই ১৮ সদস্যের পরিষদ এখন বিচারকদের মনোনয়নের জন্য দায়ী। সাংবিধানিক আদালতের বিচারক ব্যতীত সকল বিচারক বিচার পরিষদ কর্তৃক প্রস্তাবিত তালিকা থেকে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হন। বিচারিক অসদাচরণের ক্ষেত্রে শৃঙ্খলামূলক সেনেট নিয়োগের জন্যও এই পরিষদ দায়ী। তথ্যসূত্র স্লোভাকিয়ার রাজনীতি
https://en.wikipedia.org/wiki/Politics_of_Slovakia
Politics of Slovakia
Politics of Slovakia takes place in a framework of a parliamentary representative democratic republic, with a multi-party system. Legislative power is vested in the parliament and it can be exercised in some cases also by the government or directly by citizens. Executive power is exercised by the government led by the Prime Minister. The Judiciary is independent of the executive and the legislature. The President is the head of the state. The Economist Intelligence Unit rated Slovakia a "flawed democracy" in 2022. According to the V-Dem Democracy indices Slovakia was 2023 the 18th most electoral democratic country in the world.
1463722
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A4%20%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%27%E0%A6%86%E0%A6%B2%20%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%20%E0%A6%86%E0%A6%B2-%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A4%20%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE
আল-হিন্দুসিয়াত ওয়া তাসুর বাদ'আল ফিরাক আল-ইসলামিয়াত বিহা
আল-হিন্দুসিয়াত ওয়া তাসুর বাদ'আল ফিরাক আল-ইসলামিয়াত বিহা ( , হিন্দুধর্ম ও এর দ্বারা প্রভাবিত ইসলামী দলসমূহ) হলো ২০১৬ সালে বাংলাদেশী আলেম আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া রচিত হিন্দুধর্মের উপর ইসলামী দৃষ্টিকোণ হতে তিন খন্ডে রচিত একটি গবেষণামূলক ইসলামী বই, যা সৌদি আরবের দারুল আওরাক আল সাকাফিয়া থেকে প্রকাশিত হয়। এটি আরবি ভাষায় ইসলামী দৃষ্টিকোণ হতে হিন্দুধর্মের উপর লেখা সবচেয়ে হালনাগাদ ও বিস্তৃত বই। বইটিতে লেখক মাহমুদ বিন আবদ আল-রহমান কাদাহ, জিয়াউর রহমান আজমী ও তার রচিত ফুসুলুন ফী আদিয়ানিল হিন্দ গ্রন্থ থেকে সহায়তা গ্রহণ করেছেন। বইটি মূলত লেখকের মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন একটি থিসিস, যার তত্ত্বাবধানে ছিলেন সৌদ বিন আব্দুল আজিজ বিন খালাফ আল-খালাফ। মুহাম্মদ আল মুনাজ্জিদ-এর মালিকানাধীন জাদ টিভি-এর "আল-খাজানাহ" অনুষ্ঠানে আবদুল্লাহ বিন সালাম আল-বাতাতি বইটির অত্যন্ত প্রশংসা করেন এবং সেখানে তিনি সরাসরি টেলিফোন আলাপে বইটির প্রকাশকের নিকট ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে হিন্দুধর্ম এর উপর একটি বিস্তারিত রচনা হিসাবে বইটিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে ইংরেজিতে অনুবাদ করার আশা প্রকাশ করে অনুরোধ করেন। গ্রন্থটিতে লেখক ৪৪৭ টি আরবি বই, ২৬ টি উর্দু বই, ৩০ টি ইংরেজি বই, ৮৩ টি বাংলা বই ও ১১ টি আরবি ইংরেজি বাংলা ও উর্দু ভাষার পত্রিকা ও সাময়িকী অর্থাৎ মোট ৫৯৭ টি লিখিত সূত্র থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছেন, এবং বিভিন্ন বিষয়ে তথ্যসূত্রের পাশাপাশি নিজস্ব ইজতিহাদি অনুসিদ্ধান্তগত অভিমত প্রকাশ করেছেন। অধ্যায়সমূহ বইটি তিন খন্ডে মোট ১৫১০ পৃষ্ঠায় লিখিত। ১ম খণ্ড: হিন্দু ধর্ম ও তার উৎস পরিচিতি 4 ভূমিকা 6 বিষয়ের গুরুত্ব এবং এটি বেছে নেওয়ার কারণ 10 চিঠির পরিকল্পনা 17 পদ্ধতিগত গবেষণা 18 অনুসন্ধান করার সময় আমি যে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি 19 এই বিষয়ে পূর্ববর্তী গবেষণা এবং তাদের প্রকৃতি 38 ধন্যবাদ এবং প্রশংসা 40 উদ্দেশ্য প্রথম উপাদান: ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাস এবং ভূগোল 42 বিভাগ এক: ভারতীয় উপমহাদেশের একটি পর্যালোচনা 47 দ্বিতীয় বিভাগ: ভারতের ইতিহাস ও ভূগোলের একটি পর্যালোচনা 57 ধারা তিন: ভারতের আদিবাসীদের বিবৃতি 64 বিভাগ IV: ভারতে আর্যদের প্রতিনিধি সেকশন ৫: ভারতের জনগণের সংমিশ্রণ আর্যদের সাথে 71 দ্বিতীয় উপাদান: শর্ত ব্যাখ্যা 73 ভারতীয় উপমহাদেশের মানুষ 73 বিভাগ এক: রাজনৈতিক পরিস্থিতি 83 দ্বিতীয় বিভাগ: সামাজিক পরিস্থিতি 88 তৃতীয় বিভাগ: ধর্মীয় পরিস্থিতি 91 প্রথম অংশ: হিন্দুধর্ম এবং এর উত্সগুলির পরিচিতি 92 প্রথম অধ্যায়: হিন্দু ধর্মের ভূমিকা 92 প্রথম বিষয়: হিন্দুধর্ম, এর উদ্ভব এবং এর প্রতিষ্ঠাতা 92 প্রথম প্রয়োজন: হিন্দু ধর্মের নাম এবং এর ডেরিভেশন 100 দ্বিতীয় প্রয়োজন: হিন্দু ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা 102 দ্বিতীয় বিষয়: ভূমিকা এবং পর্যায়ে একটি বিবৃতি যে হিন্দুধর্মের মধ্য দিয়ে গেছে, এবং তার বিস্তারের স্থানগুলি প্রথম প্রয়োজন: ভূমিকা এবং পর্যায়গুলির একটি বিবৃতি যে হিন্দু ধর্মের মধ্য দিয়ে গেছে 102 দ্বিতীয় প্রয়োজন: হিন্দু ধর্মের জায়গাগুলো ছড়িয়ে পড়া 110 অধ্যায় দুই: হিন্দু ধর্মের উৎস 112 প্রস্তাবনা 112 প্রথম বিষয়: চার বেদ এবং তাদের সাথে কি সম্পর্কিত 115 প্রথম প্রয়োজন: ভিডিও সম্পর্কিত অধ্যয়ন 136 দ্বিতীয় প্রয়োজন: চার বেদ অধ্যয়ন 136 বিভাগ এক: ঋগ্বেদ 156 উপঅধ্যায় দুই: সামবেদ 159 বিভাগ তিন: যজুর্বেদ 164 চতুর্থ অধ্যায়: অথর্ব বেদ তৃতীয় প্রয়োজন: এর ব্যাখ্যা সম্পর্কে কথা বলা 173 চারটি বেদ এবং তাদের সাথে সম্পর্কিত বিজ্ঞান 181 দ্বিতীয় বিষয়: বেদ ও তার শাখা 181 প্রথম প্রয়োজন: ব্রাহ্মণের বই 188 দ্বিতীয় প্রয়োজন: আরণ্যক বই তৃতীয় প্রয়োজন: উপনিষদ, এবং কিছু অধ্যয়ন গুরুত্বপূর্ণ উপনিষদ 191 প্রথম বিভাগ: উপনিষদ সম্পর্কে কথা বলা সাধারণ 191 বিভাগ দুই: কিছু গুরুত্বপূর্ণ অধ্যয়ন 232 উপনিষদ 269 ​​তৃতীয় বিষয়: হিন্দু ধর্মের অন্যান্য উৎস প্রথম প্রয়োজন: হিন্দুদের পবিত্র বই 269 দর্শন 278 বিভাগ এক: বেদান্ত 297 দ্বিতীয় শাখা: মীমাংসা 302 তৃতীয় শাখা: বৈশেষ্ক 306 চতুর্থ শাখা: ন্যায় 310 পঞ্চম শাখাঃ সাংখ্য 314 ষষ্ঠ শাখা: যোগ 325 দ্বিতীয় প্রয়োজন: রামায়ণ 349 তৃতীয় প্রয়োজন: যোগ বশিষ্ঠ 365 চতুর্থ প্রয়োজন: পুরাণ 392 পঞ্চম প্রয়োজন: ধর্মশাস্ত্র 398 ষষ্ঠ প্রয়োজনীয়তা: মনু শাস্ত্র (মন্নু সম্পদ) 414 সপ্তম প্রয়োজন: মহাভারত 432 অষ্টম প্রয়োজন: গীতা দ্বিতীয় খণ্ড: হিন্দুর মতবাদ ও আইন ধর্ম, এবং ইসলামের প্রতি তাদের আহ্বান 458 অধ্যায় এক: হিন্দুদের জন্য দেবতা এবং দেবত্ব প্রথম বিষয়: হিন্দুদের মধ্যে দেবতাবাদের মতবাদ এবং এর আলোচনা 458 দ্বিতীয় বিষয়: হিন্দুদের মধ্যে অস্তিত্বের ঐক্যের মতবাদ এবং এর আলোচনা 504 প্রথম প্রয়োজন: এর ঐক্যের অর্থ অস্তিত্ব 504 দ্বিতীয় প্রয়োজন: ঐক্যের মতবাদ অস্তিত্ব হিন্দুদের বইয়ে চিত্রিত 506 তৃতীয় প্রয়োজন: সত্তার ঐক্য, এটা কি বিশ্বাস করে প্রাচীন হিন্দুরা? 526 চতুর্থ প্রয়োজন: মতবাদের একটি প্রতিক্রিয়া অস্তিত্বের ঐক্য 536 তৃতীয় বিষয়: হিন্দুদের মধ্যে দেবত্বের মতবাদ, এবং তার আলোচনা 545 অবিরত: হিন্দুদের ধারণার মধ্যে তুলনা এবং একেশ্বরবাদে অন্যান্য ধর্মের ধারণা 720 দ্বিতীয় অধ্যায়: মহাবিশ্বের হিন্দু দৃষ্টিভঙ্গি, জীবন এবং মানুষ 746 প্রথম বিষয়: মহাবিশ্বের উৎপত্তি সম্পর্কে হিন্দু দৃষ্টিভঙ্গি এবং বিশ্বের সৃষ্টি, এবং তার আলোচনা 761 দ্বিতীয় বিষয়: জীবন সম্পর্কে হিন্দু দৃষ্টিভঙ্গি এবং তার আলোচনা 819 তৃতীয় বিষয়: মানুষ এবং বর্ণ প্রথার হিন্দু দৃষ্টিভঙ্গি 830 তৃতীয় অধ্যায়: সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অন্যান্য হিন্দু বিশ্বাস 870 প্রথম বিষয়: অবতারের মতবাদ (অবতার) 870 প্রথম প্রয়োজন: "আতর" শব্দের অর্থ 872 দ্বিতীয় প্রয়োজন: "আতর" এর বিভাগগুলি হিন্দুধর্ম 875 তৃতীয় প্রয়োজন: এই বিশ্বাসের উৎস 879 চতুর্থ প্রয়োজন: "অবতার" মতবাদ নিয়ে আলোচনা করা 881 পঞ্চম প্রয়োজন: হিন্দুদের অবস্থান বার্তাবাহক পাঠানোর বিষয়ে 891 দ্বিতীয় বিষয়: "কর্ম" এর মতবাদ (দণ্ডবিধি) 891 প্রথম প্রয়োজন: "কর্ম" এর অর্থ 891 দ্বিতীয় প্রয়োজন: এই বিশ্বাস এবং তার বিস্তারিত হিন্দুদের জন্য পরিণতি 895 তৃতীয় প্রয়োজন: এই বিশ্বাসের উৎস 900 চতুর্থ প্রয়োজন: কর্মের মতবাদ আলোচনা করা 904 তৃতীয় বিষয়: "আত্মার স্থানান্তর" এর মতবাদ বা আত্মার বিচরণ 904 প্রথম প্রয়োজন: আত্মা স্থানান্তর এর অর্থ 906 দ্বিতীয় প্রয়োজন: এই বিশ্বাসের উৎস 921 তৃতীয় প্রয়োজন: পুনর্জন্মের কারণ হিন্দুদের মধ্যে চতুর্থ প্রয়োজন: এর মতবাদ আলোচনা পুনর্জন্ম, এবং আত্মার বিচরণ 924 চতুর্থ বিষয়: "নির্বাণ" এর মতবাদ বা "মোক্ষ" এবং এর প্রতিক্রিয়া 956 প্রথম প্রয়োজন: "নির্বাণ" এর অর্থ বা "মোক্ষ" 956 দ্বিতীয় প্রয়োজন: হিন্দুদের মধ্যে এই কথার উৎস 958 তৃতীয় প্রয়োজন: "মোক্ষ" বা বলার কারণ "নির্বাণ" 961 চতুর্থ প্রয়োজন:  মোক্ষ প্রাপ্তির পদ্ধতি অথবা নির্বাণ 963 পঞ্চম প্রয়োজন: এর মতবাদ আলোচনা "মোক্ষ" বা "নির্বাণ" 976 ষষ্ঠ প্রয়োজন: শেষ দিনের বিশ্বাস, হিন্দুদের মধ্যে জান্নাত ও নরক, 980 তাদের পূর্বসূরীদের মধ্যে এবং তাদের পরবর্তীদের মধ্যে বেশী 987 চতুর্থ অধ্যায়: হিন্দু ধর্মে উপাসনা এবং আইন 989 প্রথম বিষয়ঃ হিন্দুদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত 1018 দ্বিতীয় বিষয়: সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু আইন প্রথম প্রয়োজন: বিবাহ সম্পর্কিত আইন এবং বিবাহবিচ্ছেদ 1019 প্রথম বিভাগ: হিন্দুদের বিবাহের ব্যবস্থা সমাজ 1029 দ্বিতীয় বিভাগ: তালাকের ব্যবস্থা হিন্দু সমাজ 1030 দ্বিতীয় প্রয়োজন: শিশুদের জন্য বাপ্তিস্ম অনুষ্ঠান 1034 তৃতীয় প্রয়োজন: মৃতদের সাথে সম্পর্কিত আইন 1034 সেকশন ওয়ান: ক্রিমেশন অফ দ্য ডেড 1038 ধারা দুই: মৃতের সাথে স্ত্রীকে পোড়ানো স্বামী 1039 বিভাগ তিন: মৃতের আত্মাকে অর্পণ করা 1042 চতুর্থ প্রয়োজন: হিন্দু সমাজে নারী 1042 বিভাগ এক: হিন্দু ধর্মে নারীর অধিকার 1050 বিভাগ দুই: হিন্দু ধর্মে বিধবাদের অবস্থা 1053 তৃতীয় শাখা: স্ত্রীর বিশ্বাস যে স্বামী একজন দেবতা 1054 বিভাগ IV: ব্যভিচার সম্পর্কে হিন্দুদের দৃষ্টিভঙ্গি 1061 পঞ্চম অধ্যায়: প্রথা ও ঐতিহ্য থেকে ছবি হিন্দু ধর্মের 1062 প্রথম বিষয়: হিন্দু ছুটির দিন 1076 দ্বিতীয় বিষয়: হিন্দু ধর্মে জীবনের ভূমিকা 1088 তৃতীয় বিষয়: হিন্দু সম্পর্কিত রীতিনীতি ও ঐতিহ্য সন্ন্যাসবাদ 1088 প্রথম প্রয়োজন: যোগব্যায়াম 1091 দ্বিতীয় প্রয়োজন: ক্রীড়া 1095 তৃতীয় প্রয়োজন: শরীরের নির্যাতন 1097 চতুর্থ প্রয়োজন: ভিক্ষাবৃত্তি এবং অর্জন ত্যাগ করুন 1099 পঞ্চম প্রয়োজন: আশ্রয় যুদ্ধ 1100 ষষ্ঠ প্রয়োজন: হিন্দু সন্ন্যাসবাদের সমালোচনা 1103 অধ্যায় ষষ্ঠ: হিন্দু সম্প্রদায় এবং ধর্মান্ধতা 1103 প্রথম বিষয়: প্রধান হিন্দু গোষ্ঠী 1119 দ্বিতীয় বিষয়ঃ ব্রাহ্ম সমাজ ও আর্যের বিশ্বাস, এবং তাদের দাবির প্রতিক্রিয়া 1135 তৃতীয় বিষয়: হিন্দু ধর্মান্ধতা 1155 চতুর্থ বিষয়: আধুনিক হিন্দুধর্ম এবং তার সমর্থন কার্যক্রম 1166 সপ্তম অধ্যায়ঃ হিন্দুদের ইসলামের দাওয়াত দেওয়া (পদ্ধতি এবং উপায়) তৃতীয় খণ্ড: কিছু ইসলামী সম্প্রদায়ের উপর হিন্দু ধর্মের প্রভাব 1194 উদ্দেশ্য প্রথম উপাদান: আরব এবং ভারতের মধ্যে সম্পর্ক ইসলামের আগে এবং পরে 1194 দ্বিতীয় উপাদান: প্রভাব জন্য কারণ 1193 হিন্দু ধর্মের উপর সম্প্রদায় 1204 তৃতীয় উপাদান: ইসলামের সাথে সম্পৃক্ত অনেক সম্প্রদায় ছিল 1216 হিন্দুধর্ম দ্বারা প্রভাবিত 1227 প্রথম অধ্যায়: হিন্দু ধর্মের দ্বারা সুফিদের প্রভাব 1227 প্রথম বিষয়: সুফিবাদ ও সুফিবাদের পরিচয় এবং এর উৎপত্তি 1239 দ্বিতীয় বিষয়: সুফিবাদের উৎপত্তি হিন্দু থেকে চিন্তা, এবং যে জন্য প্রমাণ 1253 তৃতীয় বিষয়ঃ কিছু আকীদা, প্রথা উল্লেখ করা হিন্দুধর্ম থেকে প্রাপ্ত সুফিদের ঐতিহ্য 1253 প্রথম প্রয়োজন: সমাধানের মতবাদ 1264 দ্বিতীয় প্রয়োজন: ইউনিয়নের মতবাদ তৃতীয় প্রয়োজন: ঐক্যের মতবাদ অস্তিত্ব 1301 চতুর্থ প্রয়োজন: থেকে খরচ বাড়ানোর মতবাদ শেখ আল-কামিল 1308 পঞ্চম প্রয়োজন: শায়খ গ্রহণের মতবাদ এবং তাকে শ্রদ্ধা করার মধ্যে অতিরঞ্জন 1318 ষষ্ঠ প্রয়োজন: ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত এবং বিভক্ত করা সাধারন মানুষ 1325 সপ্তম প্রয়োজন: বিচ্ছিন্নতা এবং সংযোগ বিচ্ছিন্ন 1332 অষ্টম প্রয়োজন: আত্ম-নির্যাতন, কষ্ট সহ্য করা, ক্ষুধা, এবং ইচ্ছা হত্যা 1335 নবম প্রয়োজন: উপার্জন ত্যাগ করা এবং নির্ভর করা মানুষ 1340 চতুর্থ বিষয়ঃ তাবলিগী জামাত এবং হিন্দু ধর্ম 1343 প্রথম প্রয়োজন: এর প্রতিষ্ঠার একটি ওভারভিউ এবং প্রতিষ্ঠাতা 1343 দ্বিতীয় প্রয়োজন: নীতি যা হিন্দু ধর্মের সাথে তাবলিগী জামাতের মিল দেখা যায় 1351 প্রথম পরিচ্ছেদঃ মহান তাবলিগীদের উক্তি যে ঈশ্বর সর্বত্র আছেন 1351দ্বিতীয় শাখা: ওহীর জন্য অপেক্ষা করা এবং কবরের চারপাশে অবস্থান করে আধ্যাত্মিক উপচে পড়া 1357 বিভাগ তিন: আনুগত্যের পদ্ধতি 1365 চতুর্থ শাখা: শেখ গ্রহণ করা এবং তার ভালবাসাকে অতিরঞ্জিত করা 1367 পঞ্চম অধ্যায়: যিকির ও পার্থক্যের পদ্ধতি সরকারী এবং ব্যক্তিগত dhikr মধ্যে 1372 ধারা ছয়: উপার্জনের মানহানি করা 1379 বিভাগ VII: পর্যটন এবং ভ্রমণ 1383 অধ্যায় দুই: রাফিদাহ হিন্দুধর্ম দ্বারা প্রভাবিত 1388 প্রথম বিষয়: প্রত্যাখ্যানের সংজ্ঞা এবং এর মূল 1388 দ্বিতীয় বিষয়ঃ রাফিদের নাম ও তাদের পার্থক্য 1390 তৃতীয় বিষয়: রাফিদার বিচ্যুতির মডেল হিন্দুধর্ম থেকে উদ্ভূত 1394 প্রথম প্রয়োজন: সমাধান এবং ঐক্যের মতবাদ রাফিদাহ এবং হিন্দুদের সাথে এর তুলনা 1399 দ্বিতীয় প্রয়োজন: পুনর্জন্ম মতবাদ রাফিদাহ এবং পুনর্জন্মের মতবাদের সাথে এর সম্পর্ক হিন্দুদের মধ্যে 1407 তৃতীয় প্রয়োজন: কিছু সাদৃশ্য রাফিদাহ এবং এর সাথে হিন্দুদের কথার তুলনা 1411 চতুর্থ প্রয়োজন: ইমাম নেওয়ার মতই হিন্দুদের মতে শেখ গ্রহণ করা 1420 পঞ্চম প্রয়োজন: রাফিদাহ ও তার জন্য আনন্দ হিন্দু ধর্মের সাথে তুলনা 1424 তৃতীয় অধ্যায়: ভারতের সাধারণ মুসলমানরা ছিলেন কিছু হিন্দু রীতি দ্বারা প্রভাবিত এবং ঐতিহ্য 1431 1441 উপসংহার 1446 সূচক 1447 কুরআনের আয়াতের সূচী 1472 হাদিস এবং পুরাকীর্তি সূচী 1474 পতাকা সূচক 1479 স্থান এবং দেশ সূচক 1481 উত্স এবং তথ্যসূত্রের সূচক 1510 বিষয় সূচক তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ আরবিতে সম্পূর্ণ বইটির পিডিএফ ২০১৬-এর বই হিন্দুধর্ম ও ইসলাম আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়ার বই
null
null
null
1463725
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%20%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
ইন্দু বর্মা
ইন্দু বর্মা একজন নেপালি মহিলা ক্রিকেটার এবং নেপাল জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের বর্তমান অধিনায়ক৷ তিনি ডানহাতি ব্যাটসম্যান এবং ডানহাতি মিডিয়াম পেস বোলার। তিনি ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর থেকে রুবিনা ছেত্রীর জায়গায় দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার ইন্দু বর্মা চীন জাতীয় নারী ক্রিকেট দলর বিপক্ষে নেপাল মহিলা প্রথম টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক অভিষেক ম্যাচের একাদশ খেলোয়াড় ছিলেন। তিনি থাইল্যান্ডের ব্যাংককে অনুষ্ঠিত ২০১৯ আইসিসি মহিলা বাছাইপর্ব এশিয়ায় নেপালের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। এটি একটি প্রতিযোগিতা যা ২০১৯ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্বের পাশাপাশি ২০২০ মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতার জন্য এশিয়া অঞ্চলের বাছাইপর্বের একটি প্রতিযোগিতা, যেখানে শীর্ষ দল উভয়েই অগ্রসর হয়েছে। ২০২১ সালের অক্টোবরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত ২০২১ মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতার জন্য তাকে নেপাল দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। নেপালের দীর্ঘদিনের অধিনায়ক রুবিনা ক্ষেত্রীর জায়গায় তিনি ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর থেকে দলের নতুন অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। ব্যক্তিগত জীবন ইন্দু বর্মা ১৯৯৭ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর বাগলুঙ জেলার সাবিকের হুগদিশির ভিডিসিতে জন্মগ্রহণ করেন। পরে ২০০৫ সালে তার পরিবার রুপন্দেহীর তিলোত্তমায় চলে আসে। তথ্যসূত্র নেপালি মহিলা ক্রিকেটার নেপালি ক্রিকেটার ১৯৯৭-এ জন্ম দক্ষিণ এশীয় গেমসে ব্রোঞ্জপদক বিজয়ী নেপালী দক্ষিণ এশীয় গেমসের ক্রিকেটে পদক বিজয়ী ২০১৪ এশিয়ান গেমসের ক্রিকেটার এশিয়ান গেমসে নেপালের প্রতিযোগী জীবিত ব্যক্তি
https://en.wikipedia.org/wiki/Indu_Barma
Indu Barma
Indu Barma (Nepali: इन्दु बर्मा) is a Nepali right-hand batter and right-arm medium bowler for the Nepal women's national cricket team. She has been serving as the captain of the team since 9th November 2023, replacing Rubina Chhetry.
1463726
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B2%20%E0%A6%B0%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
পল রয়টার
পল জুলিয়াস রয়টার (জন্ম নাম- 'ইসরায়েল বিয়ার জোসাফাট' পরে 'ফ্রেইহার ফন রয়টার' বা 'ব্যারন ভন রয়টার' নামে পরিচিত হন) (২১ জুলাই ১৮১৬ - ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৯৯), ছিলেন জার্মান বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ সংবাদ প্রতিবেদক, উদ্যোক্তা যিনি তাৎক্ষণিক সংবাদ সরবরাহে টেলিগ্রাফির ব্যবহারে অগ্রণী ভূমিকা নেন এবং বিশ্ববিখ্যাত সংবাদ সংস্থা রয়টার্স প্রতিষ্ঠা করেন। তার সংবাদ সংস্থাটি অবশ্য পরে ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে থমসন রয়টার্স-এর সংগঠনের অংশ হয়ে ওঠে। জীবন এবং কর্মজীবন ইসরায়েল বিয়ার জোসাফাট-এর (পরবর্তীতে পল জুলিয়াস ব্যারন ফন রয়টারের) জন্ম ১৮১৬ খ্রিস্টাব্দের ২১ জুলাই। জার্মানির ক্যাসেলে এক ইহুদি পরিবারে। তার পিতা স্যামুয়েল লেভি জোসাফাট ছিলেন একজন ধর্মীয় আইনজ্ঞ বা র‍্যাবাই, মাতা স্যামুয়েল বেটি স্যান্ডার্স। মাতা-পিতা তার নাম রেখেছিলেন 'ইজরায়েল বিয়ার জোসাফেত'। তরুণ বয়সে তিনি তার কাকার ব্যাংকে করণিকের কাজ করেন। জার্মানির গ্যোটিঙেনে সেই সময় তার পরিচয় হয় পদার্থবিদ কার্ল ফ্রিড‌রিশ গাউসের। গাউস তখন তারের মাধ্যমে বৈদ্যুতিক সংকেত প্রেরণ করার উপায় আবিষ্কারের চেষ্টা করছিলেন এবং ১৮৩৩ খ্রিস্টাব্দে বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ আবিষ্কারের মাধ্যমে গাউসের প্রচেষ্টা বাস্তবতার রূপ নেয়। ১৮৪৫ খ্রিস্টাব্দের ২৯ অক্টোবর তিনি ২৯ বৎসর বয়সে চলে যান লন্ডনে। সেখানে নিজেকে জোসেফ জোসাফেত বলে পরিচয় দিতেন। কিন্তু ওই বছরের ১৬ নভেম্বর লন্ডনের সেন্ট জর্জ জার্মান লুথারান চ্যাপেলে নিজের পারিবারিক ধর্ম ত্যাগ করে খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত হন এবং নাম পরিবর্তন করে পল জুলিয়াস রয়টার নামে পরিচিত হন। এক সপ্তাহ পরে, ওই চ্যাপেলে, তিনি বার্লিনের এক জার্মান ব্যাঙ্কারের কন্যা ইডা মারিয়া এলিজাবেথ ক্লেমেন্টাইন ম্যাগনাসকে বিবাহ করেন। পরে এক সময় নিজের যোগ্যতাবলে তার নামের সাথে জুড়ে যায় ব্যারন উপাধিও। রয়টার দম্পতির আর্থিক অবস্থা সেসময় স্বচ্ছল ছিল না। সেকারণে নানা টানাপোড়েন স্বত্ত্বেও শিক্ষিতা, বুদ্ধিদীপ্তা স্ত্রী ক্লেমেনটাইন তার স্বামীর কাজে যথেষ্ট সাহায্য করতেন। প্যারিসে অবস্থানকালে তিনি সংবাদ সংস্থার যাবতীয় কাজকারবারের অনেকটাই বুঝে নিয়েছিলেন। কিন্তু লন্ডনে আর না থেকে ১৮৪৭ খ্রিস্টাব্দে বার্লিনে ফিরে আসেন। বার্লিনের বিখ্যাত পুস্তক প্রকাশনা সংস্থা 'রয়টার এন্ড স্টারগার্ড'-এর অংশীদার হন। কিন্ত ১৮৪৮ খ্রিস্টাব্দের ইউরোপে বিপ্লবের কারণে তার সংস্থার রাডিক্যাল প্রচারপত্র প্রচারে বাধা আসে। শেষে জার্মান নেতৃত্বের চাপে পড়ে বাধ্য হয়ে দেশ ছেড়ে তাকে পাড়ি জমাতে হয় ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে। সেখানে চার্লস-লুই হাভাসের সংবাদ সংস্থা এজেন্স হাভাস তথা এজেন্সি ফ্রান্স-প্রেসে কাজ করেন। টেলিগ্রাফ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায়, রয়টার ১৮৫০ খ্রিস্টাব্দে জার্মানিতে ফেরত আসেন এবং আচেনে নিজের সংবাদ সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। প্রথমে আচেন থেকে ব্রাসেলসে কবুতরের মাধ্যমে সংবাদ আদানপ্রদান এবং পরবর্তীতে তিনি বার্লিনের সঙ্গে প্যারিসকে সংযুক্ত করেন। তিনি লক্ষ্য করলেন, আর্থিক খবরাখবর আদানপ্রদানে পোস্ট ট্রেনের চেয়ে দ্রুততর কবুতর খুব সহজেই কাজ সম্পন্ন করতে সমর্থ। প্রথমদিকে তিনি দুশোটির মত কবুতর রেখেছিলেন। অবশেষে টেলিগ্রাফ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় কবুতর সরাসরি টেলিগ্রাফ লিঙ্ক দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। ব্রিটেনের সঙ্গে ইউরোপের নানা দেশের সঙ্গে ইংলিশ চ্যানেলের তলদেশ দিয়ে 'কালেই-ডোভার টেলিগ্রাফ ক্যাবল' নামের 'সাবমেরিন টেলিগ্রাফ ক্যাবল' ইংল্যান্ড থেকে ফ্রান্স পর্যন্ত টেলিগ্রাফ লাইন নির্মাণাধীন দেখে দূরদর্শী রয়টার লন্ডনের রয়াল স্টক এক্সচেঞ্জ-এর পাশের বাড়িতে অফিস ভাড়া নেন এবং নতুন স্থাপিত এই অন্তঃসাগরীয় যোগাযোগ লাইনকে তার সংবাদ-সংস্থায় ব্যবহার করার পরিকল্পনায় নিজ সংস্থার জন্য ‘সাবমেরিন টেলিগ্রাফ’ অফিস স্থাপন করেন। লন্ডনের রয়াল স্টক এক্সচেঞ্জ-এর সাথে এক চুক্তির মাধ্যমে তিনি প্যারিসের শেয়ার বাজারের খবরাখবর লন্ডনে এবং লন্ডনের শেয়ার বাজারের খবর প্যারিসের ব্যবসায়ীদের সাথে বিনিময় করা শুরু করেন। এই চুক্তির কল্যাণে 'দ্য টাইমস'- সহ বহো ব্রিটিশ সংবাদপত্র রয়টার্সের সাথে ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু করে। রয়টার্সে এই পত্রিকাসমূহের সাবস্ক্রিপশনের মাধ্যমে সংবাদসংস্থা হিসাবে রয়টার্সের সফল যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে ভিন্নধর্মী সংবাদ সরবরাহের জন্য খুব দ্রুতই রয়টারের সুনাম ছড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিক স্তরে। পারিবারিক জীবন পল জুলিয়াস রয়টার ১৮৪৫ খ্রিস্টাব্দে বার্লিনের এক জার্মান ব্যাঙ্কার ফ্রেডরিখ মার্টিন ম্যাগনাসের কন্যা ইডা মারিয়া এলিজাবেথ ক্লেমেনটাইন ম্যাগনাসকে বিবাহ করেন। পল ও ইডা দম্পতির তিন পুত্র, হার্বার্ট (১৮৫২-১৯১৫), (দ্বিতীয় ব্যারন, আত্মহত্যা করলে তার পুত্র হুবার্ট হন তৃতীয় ব্যারন), জর্জ এবং আলফ্রেড। জর্জ-এর দুই পুত্র, অলিভার (চতুর্থ ব্যারন) ও রোনাল্ড। জীবনাবসান এবং উত্তরাধিকার পল জুলিয়াস রয়টার ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ২৫ ফেব্রুয়ারির যুক্তরাজ্যের লন্ডনে প্রয়াত হন। ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে এডওয়ার্ড জি রবিনসন রয়টার্স-এর জীবনীর উপর চলচ্চিত্র- এ ডেসপ্যাচ ফ্রম রয়টার্স নির্মাণ করেন এবং ওয়ার্নার ব্রাদার্স পরিবেশন করে। রয়টার্স নিউজ এজেন্সি প্রতিষ্ঠাতার মৃত্যুর শতবর্ষ উদযাপনে জার্মানিতে পল জুলিয়াস রয়টার্স নামের একটি বিশ্ববিদ্যালয় পুরস্কার প্রবর্তন করে। তথ্যসূত্র যুক্তরাজ্যের স্বাভাবিক নাগরিক ইংল্যান্ডে জার্মান অভিবাসী ১৮৯৯-এ মৃত্যু ১৮১৬-এ জন্ম ১৯শ শতাব্দীর লুথারান ১৯শ শতাব্দীর ব্রিটিশ ব্যবসায়ী ১৯শ শতাব্দীর জার্মান ব্যবসায়ী রয়টার্সের ব্যক্তি জার্মান গণমাধ্যমের মালিক ব্রিটিশ গণমাধ্যমের মালিক সংবাদ সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা জার্মান ব্যারন ইহুদি বংশোদ্ভূত জার্মান ব্যক্তি ব্রিটিশ লুথারান ইহুদি ধর্ম থেকে লুথেরান ধর্মে ধর্মান্তরিত ওয়েস্ট নরউড কবরস্থানে সমাহিত ক্যাসেলের ব্যবসায়ী ব্রিটিশ গণমাধ্যম কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা
https://en.wikipedia.org/wiki/Paul_Reuter
Paul Reuter
Paul Julius Reuter (born Israel Beer Josaphat; 21 July 1816 – 25 February 1899), later ennobled as Freiherr von Reuter (Baron von Reuter), was a German-born British entrepreneur who was a pioneer of telegraphy and news reporting. He was a reporter, media owner, and the founder of the Reuters news agency, which became part of the Thomson Reuters conglomerate in 2008.
1463727
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%AA%20%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%A8%20%E0%A6%85%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%E2%80%93%20%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A7%A9x%E0%A7%A9%20%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বাস্কেটবল – মহিলাদের ৩x৩ টুর্নামেন্ট
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বাস্কেটবল ইভেন্টের মহিলাদের ৩x৩ বাস্কেটবল টুর্নামেন্ট ফ্রান্সের প্যারিস শহরে, ৩০ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। সকল ম্যাচ প্লেস দে লা কনকর্দে খেলা হবে। গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ইতিহাসে এই ইভেন্ট দ্বিতীয়বারের জন্য অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। ফরম্যাট আটটি দল প্রথমে রাউন্ড রবিন খেলবে। প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে থাকা দলগুলো সরাসরি সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। তিন থেকে ছয় দল প্লে অফ খেলবে। এর পরে, একটি নকআউট সিস্টেম ব্যবহার করা হবে। অতিরিক্তভাবে, গেমগুলি দুটি উপায়ে জেতা যায়: ২১ পয়েন্ট স্কোর করা প্রথম দল বা ১০ মিনিটের মাধ্যমে সর্বোচ্চ স্কোর করে। উত্তীর্ণ দল দলীয় সদস্য রেফারি টুর্নামেন্ট চালনায় নিযুক্ত রেফারি: সি কিরোং নাজিব ছাজিদ্দাইন এডমন্ড হো ব্রিজিটা সাবাই-কাস্তুকো মারেক মালিজেউস্কি ভ্লাদ ঘিজদারেনু ইয়াসমিনা ইউরাস কিম গা-ইন এরিক বার্টরান্ড মার্কোস মাইকেলাইডস ডিনা জ্যাকসন লিগ পর্ব নক-আউট পর্ব তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট স্বাগতিক ফ্রান্সে আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বাস্কেটবল ২০২৪-এ বাস্কেটবল
https://en.wikipedia.org/wiki/Basketball_at_the_2024_Summer_Olympics_%E2%80%93_Women%27s_3x3_tournament
Basketball_at_the_2024_Summer_Olympics_%E2%80%93_Women%27s_3x3_tournament
null
1463745
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%82%20%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%B0
ক্লাং বন্দর
ক্লাং বন্দর হল ক্লাং নদীর মোহনাস্থিত একটি সমুদ্র-বন্দর, যেটি মালয়েশিয়ার পোর্ট ক্লাং শহর ও পার্শ্ববর্তী পুলাউ ইন্দাহ এলাকায় অবস্থিত। বন্দরটির আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে কার্যক্রম শুরু হয়েছিল, এই সময়ে বন্দরটি পোর্ট সোয়েটেনহ্যাম নামে পরিচিত ছিল। বন্দরের তিনটি স্বতন্ত্র বন্দর এলাকা ব্যবস্থা রয়েছে — নর্থপোর্ট, ওয়েস্ট পোর্ট ও সাউথ পোর্ট (সাউথ পয়েন্ট)। এছাড়াও বন্দরের অধীনে রয়েছে কাপার এনার্জি ভেঞ্চারস (কেপিএস) এর জেটি ও পোর্ট ক্লাং ক্রুজ টার্মিনাল। ক্লাং বন্দরের বন্দর সীমা প্রায় ৭০ বর্গ নটিক্যাল মাইল এলাকা জুড়ে রয়েছে, যা বন্দরের চ্যানেল, অভ্যন্তরীণ পোতাশ্রয় ও নদীর নৌপথকে আচ্ছাদিত করে। বন্দরটি একটি প্রাকৃতিক পোতাশ্রয় নিয়ে গঠিত, যা ক্লাং নদীর মোহনায় একাধিক খাঁড়ি ও দ্বীপ নিয়ে গঠিত। পোতাশ্রয়স্থিত কন্টেইনার বার্থ ও বহুমুখী পণ্য বার্থে মধ্যমে পণ্য-সম্ভার পরিচালনা করা হবে। এটির সর্বাধিক গভীরতা ১৮ মিটার, এবং প্যানাম্যাক্স ও ক্যাপসাইজ জাহাজগুলিকে মিটমাট করতে সক্ষম হবে। বন্দরের ড্রাফ্ট সর্বাধিক ১৭.৫ মিটার থেকে জোয়ারের সহায়তায় সর্বোচ্চ ১৮ মিটার, যা ২৬০,০০০ ডেডওয়েট টনের কন্টেইনারবাহী জাহাজগুলিকে প্রবেশের অনুমতি প্রদান করে। বন্দরের দুটি চ্যানেল রয়েছে — পুলাউ অঙ্গসা (উত্তর) ও পিন্তু গেডং (দক্ষিণ), যাদের স্মমিলত সম্মিলিত দৈর্ঘ্য ১৩.৩ ঙ্কিক্যাল নটিক্যাল মাইল। বন্দরটির ১২০ টিরও বেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য সংযোগ রয়েছে, এবং বিশ্বের ৫০০ টিরও বেশি বন্দরের সঙ্গে লেনদেন রয়েছে। এটি ২০২৩ খ্রিস্টাব্দে ১ কোটি ৪০ লাখ টিইইউ-এর বেশি কনটেইনার পরিচালনা করেছিল, যার মধ্যে অরধেকের বেশি ছিল ট্রান্সশিপমেন্ট কন্টেইনার। পরিকাঠামো টার্মিনাল সাউথ পোর্ট সাউথ পোর্টে (সাউথ পয়েন্ট) একটি জাহাজ-ঘাটা ও ৮ টি বার্থ বা নোঙর স্থান রয়েছে। বার্থ বা নোঙর স্থানগুলি রোমান সংখ্যা ও ইংরেজি বর্ণমালা দ্বারা চিহ্নিত, জেগুলি ইংরেজি রোমান সংখ্যা ১ থেকে ইংরেজি বর্ণমালা সহ ৭এ পর্যন্ত হতে পারে। জাহাজ-ঘাটাটিতে তিন ধরনের পণ্য খালাস ও বোঝাইয়ের ব্যবস্থা রয়েছে, যেগুলি হল তরল পণ্য, বাল্ক পণ্য ও ব্রেকবাল্ক পণ্য। জাহাজ-ঘাটার ১ নং ও ২ নং বার্থে তরল পণ্য, ৩ নং বার্থে বাল্ক পণ্য এবং অন্য বার্থগুলিতে ব্রেকবাল্ক পণ্য পরিচালনার পরিকাঠামো রয়েছে। নির্মাণ নকশা ও পরিকাঠামো অনুযায়ী, ১ নং ও ২ নং বার্থ বা নোঙর স্থান ৪০,০০০ ডিডব্লিউটি, ৩ নং বার্থ ২৩,০০০ ডিডব্লিউটি, ৪ নং বার্থ ২০,০০০ ডিডব্লিউটি, এবং ৫ নং, ৬ নং, ৭ নং, ও ৭এ নং বার্থ ৬,০০০ ডিডব্লিউটি আকারের জাহাজ পরিচালনা করতে সক্ষম। নর্থপোর্ট ওয়েস্ট পোর্ট কাপার এনার্জি ভেঞ্চারস (কেপিএস) জেটি ক্রুজ টার্মিনাল নোঙ্গরখানা বন্দরটির বন্দরের সীমানার মধ্যে দুই ধরনের নোঙ্গরখানা রয়েছে, আউটার অ্যাঙ্কোরেজ (গভীর জলের নোঙ্গরখানা) এবং অভ্যন্তরীণ নোঙ্গরখানা। সাউথ চ্যানেল ও উত্তর চ্যানেলের সমুদ্র-মুখে একটি করে আউটার অ্যাঙ্কোরেজ রয়েছে, যা আউটার অ্যাঙ্কোরেজ সাউথ চ্যানেল ও আউটার অ্যাঙ্কোরেজ নর্থ চ্যানেল নামে চিহ্নিত। আউটার অ্যাঙ্কোরেজ সাউথ চ্যানেলটি দক্ষিণ ফেয়ারওয়ে বয়ের পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত, যেখানে বার্থিং নির্দেশাবলীর জন্য অপেক্ষারত জাহাজগুলি নোঙর করে। তবে সাউথ ফেয়ারওয়ে বয়ের ১ নটিক্যাল মাইল ব্যাসার্ধের মধ্যে জাহাজগুলিকে নোঙর করা নিষিদ্ধ। অপরদিকে আউটার অ্যাঙ্কোরেজ উত্তর চ্যানেলটি পাইলট বোর্ডিং গ্রাউন্ডের প্রায় ০.৫ নটিক্যাল মাইল পূর্বে পাইলটের জন্য অপেক্ষা করা জাহাজের জন্য প্রস্তাবিত নোঙ্গর স্থান, যেখানে জলের গভীরতা ১৫ মিটার–২২ মিটার। পাইলট বোর্ডিং গ্রাউন্ড এবং উত্তর চ্যানেলের প্রবেশপথের মধ্যে জাহাজগুলিকে নোঙর করা নিষিদ্ধ। অভ্যন্তরীণ হারবারের মধ্যে চারটি মনোনীত নোঙ্গরখানা উপলব্ধ, যেগুলি হল গভীর জল বিন্দু উত্তর, দক্ষিণ ও সংরক্ষিত এবং নর্থশোর অ্যাঙ্করেজ। প্রতিটি অ্যাঙ্করেজের জাহাজের প্রকারের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা রয়েছে, অনুমোদিত সর্বাধিক দৈর্ঘ্য ও সর্বাধিক ড্রাফটও রয়েছে। এদের মধ্যে উত্তর গভীর জল বিন্দুতে সর্বাধিক ড্রাফট গভীরতা অনুমোদিত রয়েছে, যা ১০ মিটারের বেশি নয়, এবং এখানে সর্বাধিক ২০০ মিটার দৈর্ঘ্যের জাহাজ নোঙ্গর করতে সক্ষম। দক্ষিণ ও সংরক্ষিত নোঙ্গরখানায় ৮ মিটারের ড্রাফট রয়েছে, এবং যথাক্রমে জাহাজের সর্বাধিক দৈর্ঘ্য ১৮০ মিটার ও ১২০ মিটার অনুমোদিত। নর্থশোর অ্যাঙ্করেজ সর্বনিম্ন ড্রাফট রয়েছে, ৪ মিটার, যেটি ৯০ মিটারে জাহাজকে মিটমাট করতে পারে। এই নোঙ্গরখানায় ট্যাঙ্কার ব্যতীত উপকূলীয় জাহাজগুলি নোঙ্গরের অনুমোদন রয়েছে। বন্দর চ্যানেল ক্লাং বন্দরের সমুদ্র থেকে দুটি প্রবেশপথ রয়েছে, একটি পুলাউ অঙ্গসা (উত্তর) চ্যানেল ও পিন্তু গেডং (দক্ষিণ) চ্যানেল; যেখানে পুলাউ অঙ্গসা চ্যানেলটি নর্থপোর্টগামী ও সাউথ পোর্টগামী জাহাজগুলি দ্বারা নৌচলাচলের জন্য ব্যবহার করা হয়। পিন্তু গেডং চ্যানেলটি পুলাউ অঙ্গসা চ্যানেলের তুলনায় অধিক নাব্যতা সম্পন্ন, ফলে ওয়েস্টপোর্টটি নর্থপোর্টের তুলনায় বৃহৎ জাহাজ পরিচালনা করতে সক্ষম। নর্থপোর্ট পর্যন্ত ১১ নটিক্যাল মাইল দীর্ঘ পুলাউ অঙ্গসা চ্যানেলের গভীরতা ১১.৩ মিটার এবং ন্যূনতম প্রস্থতা ৩৬৫ মিটার। চ্যানেলটি নর্থপোর্টের সম্মুখে অবস্থিত ৪.৫ নটিক্যাল মাইল দীর্ঘ ফেয়ারওয়ের সঙ্গে সংযুক্ত। ফেয়ারওয়টি ১৫ নং বার্থ পর্যন্ত ১৫ মিটার গভীরতা সম্পন্ন এবং ১৫ নং থেকে ২১ নং বার্থের সম্মুখ ভাগের অংশটি ১৩ মিটার গভীরতা সম্পন্ন। এই ফেয়ারওয়ের দক্ষিণ প্রান্ত থেকে সাউথ পোর্টের অ্যাপ্রোচ চ্যানেল শুরু হয়, এবং এটি ২.৬ নটিক্যাল মাইল দীর্ঘ ও ন্যূনতম প্রস্থতা ২১০ মিটার। এই অ্যাপ্রোচ চ্যানেলের গভীরতা ৭.৫ মিটার। পুলাউ অঙ্গসা চ্যানেলের মাধ্যমে জোয়ারের সহায়তায় সর্বাধিক ১৫ মিটার ড্রাফট সম্পন্ন জাহাজ নোঙর করতে সক্ষম। ওয়েস্টপোর্ট পর্যন্ত ২.৩ নটিক্যাল মাইল দীর্ঘ পিন্তু গেডং চ্যানেলের গভীরতা ১৮ মিটার এবং ন্যূনতম প্রস্থতা ৫০০ মিটার। জোয়ারের সহায়তায় চ্যানেলের গভীরতা ২ থেকে ৫.৫ মিটার বৃদ্ধি পায়; ফলে সর্বোচ্চ ১৭.৫ মিটার ড্রাফ্ট সম্পন্ন জাহাজ চলাচল করতে সক্ষম। তথ্যসূত্র গ্রন্থপঞ্জি মালয়েশিয়ার বন্দর ও পোতাশ্রয়
https://en.wikipedia.org/wiki/Port_of_Port_Klang
Port of Port Klang
The Port of Port Klang is a seaport on the estuary of the Klang River, located in the Malaysian town of Port Klang and the neighboring island of Pulau Indah. The port officially began operations in 1901, at which time the port was known as Port Swettenham. The port has three distinct port areas — North port, South port (Southpoint) and West port. Also under the port are Kapar Energy Ventures (KPS) Jetty and Port Klang Cruise Terminal. The Port of Port Klang's port limits encompasses an area of about 70 square nautical miles covering the waterways at the approaches, inner harbour and navigable rivers within the port. The port has a natural harbour, consisting of a series of inlets and islands at the mouth of the Klang River. Cargo is handled through container berths, breakbulk, liquid and general cargo berths. It has a maximum depth of 18 metres (59 ft), and can accommodate panamax and capsize vessels. The port has a maximum draft of 17.5 metres (57 ft) metres, allowing entry to container ships of up to 260,000 deadweight. The port has two navigational channels — Pulau Angsa (North) and Pintu Gedong (South), with a combined length of 13.3 nautical miles (24.6 km). The port has trade links with more than 120 countries, and dealings with more than 500 ports worldwide. It handled more than 14 million TEUs of containers in 2023, more than half of which were transshipment containers.
1463747
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%B8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A7%87%20%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
তাফসীরে জাকারিয়া
{{তথ্যছক বই|name=তাফসীরে যাকারিয়া | মূল_শিরোনাম = কুরআনুল কারীম বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত তাফসীর|author=আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া, কাউছার এরশাদ ও মুহাম্মাদ ইলিয়াছ ইবনে সালেহ |country=সৌদি আরব, বাংলাদেশ|language=বাংলা|genre=কুরআনঅনুবাদতাফসীরসালাফি|publisher=বাদশাহ ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং প্রেসসবুজ উদ্যোগ প্রকাশন|isbn=978-603-8187-58-6 |published=২০১৩/২০১৫|পৃষ্ঠাসংখ্যা=৩৬৫৬ (৫ খণ্ড)}} তাফসিরে জাকারিয়া (মূল নাম: কুরআনুল কারীম বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত তাফসীর) হলো ২০১৩ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে প্রকাশিত বাংলাদেশী আলেম আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া কর্তৃক লিখিত ও সৌদি সরকার কর্তৃক অনুমোদিত ও প্রকাশিত একটি সালাফি তাফসীর যাতে মূল কুরআন আরবিসহ বাংলা অনুবাদের পাশাপাশি সংক্ষিপ্ত তাফসীরও সংযোজন করা হয়েছে। এটি সৌদি আরব কর্তৃক স্বীকৃত একমাত্র বাংলা ভাষায় লিখিত তাফসীর। ২০১৩ ও ২০১৫ সালে এটি সৌদি আরব সরকারের বাদশাহ ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং প্রেস হতে প্রথম প্রকাশিত হয়। ইতিহাস লেখক মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন তার জনৈক শিক্ষক তাকে আকীদার বিষয়ে অভিজ্ঞ হওয়ার কারণে ছালাফী-আছারী আকীদাভিত্তিক একটি তাফসীর লিখতে অনুরোধ করেন, কারণ হিসেবে তিনি বলেন, পূর্বে বাংলায় প্রকাশিত মাআরিফুল কুরআনসহ কোন তাফসীর তার কাছে সালাফী দৃষ্টিকোণ হতে আকীদার দিক থেকে "বিশুদ্ধ" বলে মনে হয় নি এবং আকীদাগত ভুলে পরিপূর্ণ বলে মনে হয়েছে। তাই শিক্ষকের অনুরোধে তিনি তাফসীর লেখা শুরু করেন, এবং ২০১৩ সালে তা রচনা সমাপ্ত করেন। শাইখ কাউছার এরশাদ ও শাইখ মুহাম্মাদ ইলিয়াছ ইবনে সালেহ তাফসীরটি সহসম্পাদনা করেন। বৈশিষ্ট্য তাফসীরটিতে তাফসীর ইবনে কাসীর, তাফসীরে জালালাইন, তাফসিরে তাবারী, তাফসীরে তাবারানী, তাফসীরে বায়ানুল কুরআন, তাহফীমুল কুরআন সহ বিভিন্ন তাফসীর থেকে তথ্য সংগ্রহ করার পাশাপাশি সরাসরি হাদীস গ্রন্থসমূহ হতেও আয়াতের ব্যাখ্যায় হাদীস উদ্বৃত করা হয়েছে, এবং বিভিন্ন গ্রন্থ হতে ব্যাখ্যা সংযুক্ত করা হয়েছে। লেখকের দাবি, তিনি বিভিন্ন গ্রন্থ হতে প্রাপ্ত সালাফি দৃষ্টিকোণ হতে নির্ভরযোগ্য অংশগুলো এতে সংযুক্ত করেছেন, সালাফি দৃষ্টিভঙ্গী অনুযায়ী কোন সন্দেহজনক বা অনির্ভরযোগ্য তথ্য এতে অন্তর্ভূক্ত করেন নি। প্রাপ্তি ২০২৩ সালের হজ-এ, তার দুই খণ্ডের বাংলা তাফসির কিং ফাহদ কমপ্লেক্স ফর দ্য প্রিন্টিং অফ দ্যা হোলি কোরআন|কিং ফাহদ গ্লোরিয়াস কোরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স থেকে প্রকাশিত হয়েছিল, যা তখন সকল বাঙালি হজ্জযাত্রীদের সৌদি সরকার উপহার হিসেবে দিয়েছে। প্রকাশনা তাফসীরে যাকারিয়া (কুরআনুল কারীম বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত তাফসীর) (২০১৩/২০১৫) বাদশাহ ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং প্রেস ও সবুজ উদ্যোগ প্রকাশন, সহলেখক: শাইখ কাউছার এরশাদ ও শাইখ মুহাম্মাদ ইলিয়াছ ইবনে সালেহ আহমাদ, (সেট) (খণ্ড ১) (খণ্ড ২) তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ সৌদি আরবের সরকারি ওয়েবসাইটে তাফসীরটির পিডিএফ (১ম খণ্ড) ও (২য় খণ্ড) সুন্নি তাফসির কুরআন বাংলা ভাষার বই আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়ার বই
null
null
null
1463753
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B9%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
মিকাহ মায়ার
মিকাহ মায়ার একজন আমেরিকান ভ্রমণ সাংবাদিক এবং এলজিবিটিকিউ অধিকার আইনজীবী। ২৯ এপ্রিল, ২০১৯-এ, তিনি একক যাত্রায় সমস্ত ৪১৯টি মার্কিন জাতীয় উদ্যান পরিদর্শনকারী প্রথম ব্যক্তি হয়েছিলেন। মেয়ার ইনস্টাগ্রামে তার ভ্রমণের আপডেট পোস্ট করেছেন। এলজিবিটিকিউ-অন্তর্ভুক্ত খ্রিস্টান ধর্মের একটি বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে তিনি যেখানে গান গেয়েছিলেন এবং বক্তৃতা করেছিলেন সেই পথে গির্জাগুলিতে সংগৃহীত অনুদান দ্বারা তাঁর ভ্রমণের অর্থায়ন হয়েছিল৷ মায়ার এনবিসি আউটের #প্রাইড৫০ দ্বারা এলজিবিটিকিউ আন্দোলনের ২০ জন প্রবীণদের একজন হিসাবে স্বীকৃত। মেয়ার্স লিংকন, নেব্রাস্কা থেকে এসেছেন। তার বাবা ছিলেন একজন লুথারানবাদ প্রচারক। মায়ার খ্রিস্টের জন্য কুইয়ার্স গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক জীবিত ব্যক্তি ২১শ শতাব্দীর মার্কিন এলজিবিটি ব্যক্তি ২০শ শতাব্দীর লুথারান ২১শ শতাব্দীর লুথারান মার্কিন লুথারান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এলজিবিটি অধিকার কর্মী জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) এলজিবিটি লুথারান নেব্রাস্কার খ্রিস্টান মার্কিন সমকামী পুরুষ নেব্রাস্কার সক্রিয়কর্মী নেব্রাস্কার এলজিবিটি ব্যক্তি
https://en.wikipedia.org/wiki/Mikah_Meyer
Mikah Meyer
Mikah Meyer is an American travel journalist and LGBTQ rights advocate. On April 29, 2019, he became the first person to visit all 419 U.S. National Parks in a single journey. Meyer posted updates of his travels on Instagram. His trip was funded largely by donations collected at churches along the way where he sang and spoke aiming to spread a message of LGBTQ-inclusive Christianity. Meyer was recognized by NBC Out's #Pride50 as one of 20 veterans of the LGBTQ movement. Meyers is from Lincoln, Nebraska. His father was a Lutheran preacher. Meyer founded the group Queers for Christ.
1463767
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B8%20%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B8%20%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF
আমেরিকান ফ্রেন্ডস সার্ভিস কমিটি
আমেরিকান ফ্রেন্ডস সার্ভিস কমিটি (এএফএসসি) হলো রিলিজিয়াস সোসাইটি অভ ফ্রেন্ডস(কোয়াকার) কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি সংস্থা যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সারা বিশ্বে শান্তি ও সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য কাজ করে। এএফএসসি ১৯১৭ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের বেসামরিক ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তা করার জন্য রিলিজিয়াস সোসাইটি অফ ফ্রেন্ডস-এর আমেরিকান সদস্যদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ১৯১৮ সালের যুদ্ধবিগ্রহের পরে ইউরোপ এবং সোভিয়েত ইউনিয়নে ত্রাণ কার্যক্রমে নিয়োজিত ছিল। ১৯২০-এর দশকে এএফএসসি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জাতিগত সম্পর্ক, অভিবাসন নীতি এবং শ্রমের অবস্থার উন্নতির পাশাপাশি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে এবং পরে আরেকটি সংঘাতের প্রাদুর্ভাব রোধ করার উপায়গুলি অন্বেষণ করার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। শীতল যুদ্ধের বিকাশের সাথে সাথে এটি কোয়েকার স্বেচ্ছাসেবকদের পরিবর্তে আরও বেশি পেশাদার জনবল নিয়োগের জন্য স্থানান্তরিত হয়; সময়ের সাথে সাথে এর আবেদনকে আরও বিস্তৃত করার চেষ্টা করে এবং জাতিগত অবিচার, আন্তর্জাতিক শান্তি বিনির্মাণ, অভিবাসন এবং শরণার্থী সমস্যা, মহিলাদের সমস্যা এবং যৌন সংখ্যালঘুদের সমধিকারের দাবিতে আরও জোড়ালোভাবে সাড়া দেয়। বর্তমানে সংস্থার তিনটি অগ্রাধিকারের মধ্যে রয়েছে শান্তি বিনির্মাণ, ন্যায্য অর্থনীতি এবং বিশ্বব্যাপী অভিবাসন সংকটে মানবিক প্রতিক্রিয়ার কাজ করা। আরও দেখুন শান্তিতে নোবেল বিজয়ীদের তালিকা; নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সংগঠনসমূহের তালিকা। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ Appearances on C-SPAN American Friends Service Committee's FBI files on the Internet Archive Quaker United Nations Offices Cost of War Official Site ১৯১৭-এ যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী
https://en.wikipedia.org/wiki/American_Friends_Service_Committee
American Friends Service Committee
The American Friends Service Committee (AFSC) is a Religious Society of Friends (Quaker)-founded organization working for peace and social justice in the United States and around the world. AFSC was founded in 1917 as a combined effort by American members of the Religious Society of Friends to assist civilian victims of World War I. It continued to engage in relief action in Europe and the Soviet Union after the Armistice of 1918. By the mid-1920s, AFSC focused on improving racial relations, immigration policy, and labor conditions in the U.S., as well as exploring ways to prevent the outbreak of another conflict before and after World War II. As the Cold War developed, the organization began to employ more professionals rather than Quaker volunteers. Over time, it broadened its appeal and began to respond more forcefully to racial injustice, international peacebuilding, migration and refugee issues, women's issues, and the demands of sexual minorities for equal treatment. Currently, the organization's three priorities include work on peacebuilding, a focus on just economies, and humane responses to the global migration crisis.
1463780
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%AD%E0%A7%8B%20%E0%A6%AA%E0%A6%A5%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%20%E0%A6%89%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%AC
সারায়েভো পথচিত্র উৎসব
সারায়েভো পথচিত্র উৎসব ( ) বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার রাজধানী সারাজেভোতে অনুষ্ঠিত একটি বার্ষিক পথচিত্র উৎসব। এটি প্রতি বছরের জুলাই মাসে তিন দিন ব্যাপী অনুষ্ঠিত হয় এবং স্থায়ী হয়। প্রতিবছর অসংখ্য পথচিত্র শিল্পীর পরিবেশনা, শহরে একটি নতুন পথচিত্র কোয়ার্টার তৈরি, কনসার্ট, বড় ম্যুরাল রঙ করা এবং অন্যান্য সৃজনশীল শিল্প প্রদর্শনের মাধ্যমে উৎসব পালন করা হয়। উৎসবের শেষ দিনট শিশুদের জন্য বরাদ্দ। এদিন মঞ্চ সঙ্গীত, নাট্য এবং জিমন্যাস্টিকস কর্মশালা, জাগলার এবং রাস্তায় যাদু প্রদর্শন করা হয়। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ আনুষ্ঠানিক বাতায়ন সারায়েভোর উৎসব সারায়েভোর শিল্প পথচিত্র উৎসব সারায়েভোর পর্যটন আকর্ষণ বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার বার্ষিক উৎসব ২০১৫-এ প্রতিষ্ঠিত উৎসব ২০১৫-এ বসনিয়া ও হার্জেগোভিনায় প্রতিষ্ঠিত
https://en.wikipedia.org/wiki/Sarajevo_Street_Art_Festival
Sarajevo Street Art Festival
The Sarajevo Street Art Festival (Bosnian: Festival ulične umjetnosti Sarajevo / Фестивал уличне умјетности Сарајево) is an annual street art festival held in Sarajevo, Bosnia and Herzegovina. It is held in July of every year and lasts for three days. Each year's edition is made up of numerous street performances, the creation of a new street art quarter in the city, concerts, the painting of large murals and the showcasing of other creative art forms. The final day of the festival is dedicated to children and entails stage music, theatrical and gymnastics workshops, jugglers and street magicians.
1463783
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%95%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF
চেক প্রজাতন্ত্রের রাজনীতি
চেক প্রজাতন্ত্র হল একটি সংসদীয় প্রজাতন্ত্র, যেখানে রাষ্ট্রপতি হলেন রাষ্ট্রের প্রধান এবং প্রধানমন্ত্রী হলেন সরকারের প্রধান । নির্বাহী ক্ষমতা চেক প্রজাতন্ত্রের সরকার দ্বারা প্রয়োগ করা হয়, যা ডেপুটি চেম্বারের কাছে জবাবদিহি করে। সংসদ আইন প্রণয়ন করে। চেক পার্লামেন্ট দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট : পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হলো সিনেট এবং নিম্নকক্ষ হলো ডেপুটি চেম্বার । সিনেট ৮১ জন সদস্য নিয়ে গঠিত যারা ছয় বছরের মেয়াদে নির্বাচিত হয়। চেম্বার অফ ডেপুটি ২০০ জন সদস্য নিয়ে গঠিত যারা চার বছরের জন্য নির্বাচিত হয়। সাংবিধানিক আদালত, সুপ্রিম কোর্ট এবং সুপ্রিম অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কোর্ট ত্রয়ী বিচার ব্যবস্থার শীর্ষে রয়েছে। সর্বোচ্চ আইনি দলিল হল চেক প্রজাতন্ত্রের সংবিধান, যা সাংবিধানিক আইন এবং মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতার সনদে র পরিপূরক। বর্তমান সংবিধান কার্যকর হয় ১ জানুয়ারী ১৯৯৩ সালে, চেকোস্লোভাকিয়ার বিলুপ্তির পর। চেক প্রজাতন্ত্রে বহু-দলীয় ব্যবস্থা রয়েছে। ১৯৯৩ এবং ২০১৩ সালের মধ্যে, বৃহত্তম দু্ই রাজনৈতিক দল ছিল চেক সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (ČSSD) এবং সিভিক ডেমোক্রেটিক পার্টি (ODS)। 2014 সালের গোড়ার দিকে এর পরিবর্তন হয়, একটি নতুন বৃহৎ রাজনৈতিক দল ANO ২০১১ এর উত্থানের সাথে, যারা তখন থেকে দুটি মন্ত্রিসভার নেতৃত্ব দিয়েছে। তথ্যসূত্র চেক প্রজাতন্ত্রের রাজনীতি
https://en.wikipedia.org/wiki/Politics_of_the_Czech_Republic
Politics of the Czech Republic
The Czech Republic is a unitary parliamentary republic, in which the president is the head of state and the prime minister is the head of government. Executive power is exercised by the Government of the Czech Republic, which reports to the Chamber of Deputies. The legislature is exercised by the Parliament. The Czech Parliament is bicameral: the upper house of the Parliament is the Senate, and the lower house is the Chamber of Deputies. The Senate consists of 81 members who are elected for six years. The Chamber of Deputies consists of 200 members who are elected for four years. The judiciary system is topped by the trio of the Constitutional Court, Supreme Court and Supreme Administrative Court. The highest legal document is the Constitution of the Czech Republic, complemented by constitutional laws and the Charter of Fundamental Rights and Freedoms. The current constitution went in effect on 1 January 1993, after the dissolution of Czechoslovakia. The Czech Republic has a multi-party system. Between 1993 and 2013, the two largest political parties were the centre-left Czech Social Democratic Party (ČSSD) and centre-right Civic Democratic Party (ODS). This changed in early 2014, with the rise of a new major political party ANO 2011, which has since led two cabinets. The Economist Intelligence Unit rated Czech Republic a "flawed democracy" in 2022. According to the V-Dem Democracy indices the Czech Republic was 2023 the 16th most electoral democratic country in the world.
1463785
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%20%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8
জে হার্ডম্যান
জে জশুয়া হার্ডম্যান (; জন্ম: ১৪ আগস্ট ২০০৪; জে হার্ডম্যান নামে সুপরিচিত) হলেন একজন নিউজিল্যান্ডীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে কানাডীয় ক্লাব ভ্যানকুভার ওয়াইটক্যাপস এবং নিউজিল্যান্ড জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। তিনি মূলত আক্রমণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে কেন্দ্রীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় অথবা কেন্দ্রীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। ২০২২ সালে, হার্ডম্যান কানাডা অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে কানাডার বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। প্রারম্ভিক জীবন জে জশুয়া হার্ডম্যান ২০০৪ সালের ১৪ই আগস্ট তারিখে নিউজিল্যান্ডের ইনভারকার্গিলে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন। আন্তর্জাতিক ফুটবল হার্ডম্যান নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯, নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২০, কানাডা অনূর্ধ্ব-২০ এবং নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে কানাডা এবং নিউজিল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ২০২২ সালের ১৫ই এপ্রিল তারিখে তিনি নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। হার্ডম্যান ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য প্রকাশিত নিউজিল্যান্ড অলিম্পিক দলে স্থান পেয়েছেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ২০০৪-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি নিউজিল্যান্ডীয় ফুটবলার ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড় ভ্যানকুভার ওয়াইটক্যাপস ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় কানাডার আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার নিউজিল্যান্ডের আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার কানাডার অনূর্ধ্ব-২০ আন্তর্জাতিক ফুটবলার নিউজিল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-২০ আন্তর্জাতিক ফুটবলার নিউজিল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-২৩ আন্তর্জাতিক ফুটবলার ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Jay_Herdman
Jay Herdman
Jay Joshua Herdman (born 14 August 2004) is a New Zealand professional footballer who currently plays for Canadian club Whitecaps FC 2 in MLS Next Pro. He is a youth international for New Zealand.
1463787
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%97%E0%A6%82%20%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F%20%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE
গুয়াংগং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম
সিটি ফরেক্স স্টেডিয়াম () হল একটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম যা চীনের কুয়াংতুং প্রদেশের কুয়াংচৌতে অবস্থিত। এটি বেশিরভাগ ক্রিকেট এবং অস্ট্রেলিয়ান ফুটবল, রাগবি টেন, রাগবি ইউনিয়ন এবং টাচ রাগবির জন্য ব্যবহৃত হয়। জিজেড ইউনাইটেড স্টেডিয়ামের ভাড়াটে দল। স্টেডিয়ামটি উচ্চশিক্ষা মেগা সেন্টারের কুয়াংতুং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে অবস্থিত এবং ১২,০০০ দর্শকদের বসার জায়গা সহ ৬,৩৫৫মি ২ এলাকা জুড়ে রয়েছে। স্টেডিয়ামটি চীনে প্রথম আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ক্রিকেটের আয়োজন করেছিল। এটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল কর্তৃক একদিনের আন্তর্জাতিক এবং টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। এটি ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ২০১০ এশিয়ান গেমসে পুরুষ ও মহিলা উভয় ধরনের ক্রিকেট ম্যাচের আয়োজন করেছিল। এটি ২০১২ মহিলা এশিয়া কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্টও আয়োজন করেছিল। ২০০৮ সালের মে মাসে স্টেডিয়ামের কাজ শুরু হয়ছিল। যাইহোক, এমনকি আগস্ট ২০০৯ পর্যন্ত, মাটি একটি চ্যাপ্টা মাটির প্যাচের চেয়ে সামান্য বেশি ছিল। মাঠটিতে এখন একজন পূর্ণকালীন বাংলাদেশি কিউরেটর জসিমউদ্দিন রয়েছেন, যিনি আগে মালয়েশিয়ার কিনরারা ওভাল পরিচালনা করেছিলেন। গ্রাউন্ডটি চীনা স্থপতিরা কুয়াংতুং প্রদেশ থেকে উৎসারিত উপকরণ দিয়ে ডিজাইন করেছিলেন, মধ্য চীনের শাআনশি প্রদেশের কাদামাটি ব্যবহার করে উইকেট স্কোয়ার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে চাইনিজ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা আমদানি করা প্রত্যয়িত বীজ টার্ফ ব্যবহার করেছিল। তথ্যসূত্র কুয়াংচৌর ক্রীড়া মাঠ চীনের ক্রিকেট মাঠ কুয়াংচৌয়ের ভবন ও স্থাপনা ২০১০ এশিয়ান গেমসের মাঠ
https://en.wikipedia.org/wiki/Guanggong_International_Cricket_Stadium
Guanggong International Cricket Stadium
The City Forex Stadium (Chinese: 广工板球场) is an international cricket stadium in Guangzhou, Guangdong, China. It is used mostly for cricket and also for Australian football, rugby tens, rugby union and touch rugby. GZ United are the tenants of the stadium. The stadium is located in the Guangdong University of Technology in the Higher Education Mega Centre and encompassing an area of 6355 m2, with seating for 12,000 spectators. The stadium hosted the first international-level cricket ever played in China. It has been granted by the International Cricket Council to host One Day International and Twenty20 cricket matches. It was established in 2010. It hosted the cricket matches played in the 2010 Asian Games, both men's and women's. It also hosted the 2012 Women's Asia Cup Cricket tournament. Work on the stadium started in May 2008. However, even until August 2009, the ground was little more than a flattened patch of mud. The ground now has a full-time Bangladeshi curator Jasimuddin, who had previously managed the Kinrara Oval in Malaysia. The ground was designed by Chinese architects with materials sourced from Guangdong Province, the wicket square using clay from Shaanxi Province in central China, the certified seed turf being imported by the Chinese Cricket Association from the United States.
1463792
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A6%E0%A7%AA%20%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%20%E0%A6%8F%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AA
২০০৪ মহিলা এশিয়া কাপ
২০০৪ মহিলা একদিনের আন্তর্জাতিক এশিয়া কাপ হল এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল মহিলা একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী সংস্করণ আসর। টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া দুটি দল ছিল ভারত ও শ্রীলঙ্কা। এটি শ্রীলঙ্কায় ১৭ এপ্রিল থেকে ২৯ এপ্রিল ২০০৪ এর মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ম্যাচগুলো সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড এবং ক্যান্ডি ক্রিকেট ক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ভারত উদ্বোধনী সংস্করণে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫–০ ব্যবধানে প্রতিযোগিতাটি জিতেছিল। দলীয় সদস্য ম্যাচ সারাংশ কোডুপুল্লে ইন্দ্রাণী (শ্রীলঙ্কা) তিনি ওডিআইতে অভিষেক করেছিলেন। চামারি পোলগাম্পোলা (শ্রীলঙ্কা) তিনি ওডিআইতে অভিষেক করেছিলেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ইএসপিএনক্রিকইনফোতে প্রতিযোগিতার পাতা ২০০৪ ২০০৪-এ ভারতীয় ক্রিকেট ২০০৪-এ শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট ২০০৪-এ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতা ২০০০-০১ সময়কালীন শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট মৌসুম শ্রীলঙ্কায় আন্তর্জাতিক মহিলা ক্রিকেট প্রতিযোগিতা ২০০৪-এ মহিলা ক্রিকেট এশিয়ার এপ্রিল ২০০৪-এর ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
https://en.wikipedia.org/wiki/2004_Women%27s_Asia_Cup
2004_Women%27s_Asia_Cup
null
1463804
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC%20%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE
রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম
রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম বলতে সাধারনত বোঝানো হয় সেইসব গণমাধ্যম প্রকাশনা যেগুলি সরকারের মালিকানাধীন, পরিচালিত বা উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত। এগুলি পাবলিক সার্ভিস মিডিয়া থেকে আলাদা, যেগুলি জনস্বার্থে পরিবেশন করার জন্য তৈরী করা হয়েছে, সরকারী নিয়ন্ত্রণ থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করে এবং পাবলিক ফান্ডিং, লাইসেন্সিং ফি এবং কখনও কখনও বিজ্ঞাপনের সমন্বয়ের মাধ্যমে অর্থায়ন করে। এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যটি সরকারের প্রভাব থেকে স্বতন্ত্রতার পরিমাণ এবং কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা সরকারী এজেন্ডার স্বার্থের পরিবর্তে বিস্তৃত জনস্বার্থে সেবা করার প্রতিশ্রুতির মধ্যে রয়েছে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জনগণের কূটনীতি এবং বক্তব্য গঠনের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে। এই গণমাধ্যম প্রকাশনাগুলি টেলিভিশন, রেডিও, ছাপা খবরের কাগজ এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সম্প্রচার করে, যাতে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক শ্রোতাদের কাছে নিজ সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি পৌঁছে দেওয়া যায়। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে ব্যবহার করার পদ্ধতি ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে । সাধারনত পদ্ধতি গুলি হলো ইতিবাচক আখ্যানগুলিতে জোর দেওয়া, একাধিক বর্ণনার সামঞ্জস্য তৈরি করা, বা অত্যাধুনিক সোশ্যাল মিডিয়া প্রচারাভিযানের মাধ্যমে ভুল তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া। রাষ্ট্রীয় মালিকানার পরিণতি রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের সমস্যাগুলির মধ্যে রয়েছে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং সাংবাদিকতার বস্তুনিষ্ঠতা নিয়ে জটিলতা। জার্নাল অফ ডেমোক্রেসি -তে ক্রিস্টোফার ওয়াকারের মতে, " স্বৈরাচারী বা সর্বগ্রাসী গণমাধ্যম প্রকাশনা গুলি" তাদের স্থানীয় দেশে রাষ্ট্রীয় সেন্সরশিপ এবং অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশগুলির উন্মুক্ততার কারণে দেশীয় এবং বিদেশী উভয় মিডিয়ার সুবিধা নেয় যেখানে তারা সম্প্রচার করে। তিনি উদাহরণ হিসেবে চীনের সিসিটিভি, রাশিয়ার আরটি এবং ভেনিজুয়েলার টেলিসুর উল্লেখ করেছেন। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ডেনমার্ক, নরওয়ে এবং ফিনল্যান্ডের মতো দেশগুলিতে প্রেস এবং পাবলিক ব্রডকাস্টিং মিডিয়া উভয়েরই সর্বোচ্চ স্বাধীনতা রয়েছে। তুলনায় বেশিরভাগ স্বৈরাচারী দেশগুলি তথ্যের বিস্তার নিয়ন্ত্রণ করতে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা সীমিত করার চেষ্টা করে। ২০০৩ সালের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে গণমাধ্যম সংস্থাগুলির সরকারী মালিকানা খারাপ গণতান্ত্রিক ফলাফলের সাথে যুক্ত ছিল। "খারাপ ফলাফল" গণমাধ্যমের উচ্চ স্তরের রাষ্ট্রীয় মালিকানার সাথে যুক্ত, যা পিগউভিয়ান তত্ত্বকে প্রত্যাখ্যান করে। কম রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণযুক্ত দেশগুলিতে কম সাংবাদিক গ্রেপ্তার, আটক বা হয়রানির শিকার হয় এবং সংবাদ মাধ্যমগুলি বেশি স্বাধীন হয় । সিঙ্গাপুর, বেলারুশ, মায়ানমার, ইথিওপিয়া, গণপ্রজাতন্ত্রী চীন, ইরান, সিরিয়া, তুর্কমেনিস্তান এবং উজবেকিস্তানের মতো উচ্চ স্তরের রাষ্ট্রীয় মালিকানা সহ দেশগুলিতে হয়রানি, কারাবাস এবং উচ্চ স্তরের ইন্টারনেট সেন্সরশিপ ঘটে। উত্তর কোরিয়া এবং লাওসের মতো গণমাধ্যমে সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় একচেটিয়া দেশগুলি "ক্যাস্ট্রো প্রভাব" অনুভব করে, যেখানে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ এতই শক্তিশালী যে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা সীমিত করার জন্য কোনও সাংবাদিক হয়রানির প্রয়োজন হয় না। ঐতিহাসিকভাবে, সোভিয়েত ইউনিয়ন, পূর্ব জার্মানি, চীন প্রজাতন্ত্র (তাইওয়ান), পোল্যান্ড, রোমানিয়া, ব্রাজিল এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রগুলিতে শীতল যুদ্ধের সময়ও রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম বিদ্যমান ছিল। নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারসমূহ জনস্বার্থ তত্ত্ব দাবি করে যে সংবাদপত্রের রাষ্ট্রীয় মালিকানা নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার বৃদ্ধি করে। আবার জনসিদ্ধান্ত তত্ত্বের মতে এটি সরকারকে জনসাধারণের তত্ত্বাবধানকে দমন করতে সাহায্য করে এবং রাজনৈতিক দুর্নীতিকে সহজতর করে। উচ্চ থেকে নিরঙ্কুশ সরকারী নিয়ন্ত্রণাধীন গণমাধ্যম প্রাথমিকভাবে নিম্ন স্তরের রাজনৈতিক ও নাগরিক অধিকার, উচ্চ স্তরের দুর্নীতি, নিয়ন্ত্রণের গুণমান, সম্পত্তির নিরাপত্তা এবং গণমাধ্যমের পক্ষপাতের সাথে জড়িত। প্রেসের রাষ্ট্রীয় মালিকানা নির্বাচন পর্যবেক্ষনের সাথে আপস করতে পারে এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতাকে অস্পষ্ট করতে পারে। স্বাধীন গণমাধ্যম সরকারের গণমাধ্যম এর চেয়ে ভালোভাবে তদারকি করে। উদাহরণস্বরূপ, ১৯৯০-এর দশকে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পর মেক্সিকো, ঘানা এবং কেনিয়ায় দুর্নীতির অভিযোগ বৃদ্ধি পায়, কিন্তু সরকার-নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যম কর্মকর্তাদের সমর্থন করে। প্রবলভাবে প্রভাবিত রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম দুর্নীতিবাজ শাসকের প্রতিবাদকারীদের প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে লড়াই করার একটি হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে । রাষ্ট্রীয়-মাধ্যম সংস্থার প্রচারণা প্রকৃত সাংবাদিকতা থেকে বিরত থাকতে পারে এবং জনগণের অনুভূতিকে প্রভাবিত করতে শাসককে সুযোগ প্রদান করতে পারে। কর্তৃত্ববাদী বলে বিবেচিত সরকারগুলির (যেমন চীন, রাশিয়া, মিশর এবং ইরান) বিরুদ্ধে গণবিক্ষোভ হলে সরকার-চালিত গণমাধ্যমগুলি প্রায়ই প্রতিবাদকারীদের মানহানি করে এবং সরকারের ক্রিয়াকলাপের উপর ইতিবাচক আলো দেওয়ার জন্য বিকৃত করে। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সংবাদপত্রের উপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ রয়েছে এমন দেশগুলিতে তাদের বাজারে মাথাপিছু কম সংস্থা তালিকাভুক্ত হয় এবং কম উন্নত ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা থাকে সাধারণত। এই ফলাফলগুলি জনসিদ্ধান্ত তত্ত্বকে সমর্থন করে, যা বলে যে প্রেসের উচ্চ স্তরের রাষ্ট্রীয় মালিকানা অর্থনৈতিক ও আর্থিক উন্নয়নের জন্য ক্ষতিকর হয়। এর কারণ রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম সাধারণত স্বৈরাচারী শাসনের সাথে যুক্ত থাকে । যেখানে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা গুরুতরভাবে সীমাবদ্ধ এবং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে দুর্নীতি রয়েছে তা উন্নয়নের পক্ষে খারাপ। আরো দেখুন আইনসভা সম্প্রচারক দেশ অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের তালিকা পাবলিক সম্প্রচার তথ্যসূত্র রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম সাংবাদিকতা গণমাধ্যম সংক্রান্ত আলোচ্য বিষয় সংবাদ মাধ্যম
https://en.wikipedia.org/wiki/State_media
State media
State media are typically understood as media outlets that are owned, operated, or significantly influenced by the government. They are distinguished from public service media, which are designed to serve the public interest, operate independently of government control, and are financed through a combination of public funding, licensing fees, and sometimes advertising. The crucial difference lies in the level of independence from government influence and the commitment to serving a broad public interest rather than the interests of a specific political party or government agenda. State media serve as tools for public diplomacy and narrative shaping. These media outlets can broadcast via television, radio, print, and increasingly on social media, to convey government viewpoints to domestic and international audiences. The approach to using state media can vary, focusing on positive narratives, adjusting narratives retroactively, or spreading misinformation through sophisticated social media campaigns.
1463818
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%20%E0%A6%9C%E0%A7%80%20%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C
প্রেমানন্দ জী মহারাজ
শ্রী শ্রী হিত প্রেমানন্দ গোবিন্দ শরণ জী মহারাজ যিনি প্রেমানন্দ মহারাজ নামে পরিচিত । একজন ভারতীয় হিন্দু আধ্যাত্মিক গুরু, সাধক এবং দার্শনিক। তিনি বৈষ্ণব মতে রাধাকৃষ্ণের উপাসক। তাঁর আশ্রম ভারতের উত্তর প্রদেশের বৃন্দাবনে শ্রী হিত রাধা কেলি কুঞ্জে অবস্থিত। প্রচারের প্রতি অনীহা এবং তার তারকা ভক্তদের থেকে অন্যদের আলাদা আচরণ করতে অস্বীকার করার কারণে তিনি সামাজিক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তাঁর সৎসঙ্গ এবং ব্যক্তিগত কথোপকথনগুলি তার সরলতা এবং আধ্যাত্ম্যবোধের সূক্ষ্মতার জন্য পরিচয় প্রকাশিত হয়। প্রেমানন্দ মহারাজ হিন্দুধর্মের বৈষ্ণব মতানুসারী রাধাবল্লভ সম্প্রদায়ের অন্তর্গত। তথ্যসূত্র সাধক হিন্দু অধ্যাত্মবাদী বৈষ্ণব গুরু বৈষ্ণব সন্ত বৈষ্ণব দার্শনিক ধর্মগুরু
https://en.wikipedia.org/wiki/Premanand_Ji_Maharaj
Premanand Ji Maharaj
Premanand Govind Sharan (born Aniruddh Kumar Pandey, 1972), known to his followers as Shri Hit Premanand Govind Sharan Ji Maharaj or Premanand Ji Maharaj, is an Indian Hindu spiritual guru, saint, and philosopher. He is a worshipper of Radha Krishna. His Ashram is Shri Hit Radha Keli Kunj in Vrindavan. He has developed a social media presence. Premanand Maharaj belongs to the Radhavallabh Sect.
1463828
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%82%E0%A6%96%20%E0%A6%9A%E0%A7%8C%E0%A6%A7%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%80%20%28%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%80%29
ময়ূখ চৌধুরী (শিল্পী)
ময়ূখ চৌধুরী (১৯২৬ — ৩০শে অক্টোবর, ১৯৯৬) একজন বাঙালী চিত্রশিল্পী ও লেখক। অবদান ময়ূখ চৌধুরী অধুনা বাংলাদেশে ঢাকায়, ১৯২৬ সালে জন্মগ্রহন করেন। আসল নাম শক্তিপ্রসাদ রায়চৌধুরী। তাঁর পিতার নাম প্রফুল্ল রায়চৌধুরী। কৈশোরেই তিনি কলকাতায় চলে আসেন। ১৯৪২ সালে ভবানীপুর মিত্র ইন্সটিটিউশন থেকে বাংলায় লেটার সহ ম্যাট্রিক পাশ করার পরে সরকারি আর্ট কলেজে ফাইন আর্টস বিভাগে ভর্তি হন। সাঁতার, ফুটবল এবং বক্সিংয়ে বিশেষ পারদর্শী ছিলেন তিনি। তার লেখা অ্যাডভেঞ্চার গল্প এবং কমিকস বাংলায় জনপ্রিয় হয়। রোমাঞ্চকর, ঐতিহাসিক কিংবা জঙ্গলের কাহিনী নিয়ে কমিকস তৈরি করতেন। নিজেই লিখতেন ও ছবি আঁকতেন। সত্যজিৎ রায় এর সাথে তার হৃদ্যতা ছিল। ১৯৬১ সালে তার প্রথম রচনা ঋণশোধ ছাপা হয় সন্দেশ পত্রিকায়। সুদীর্ঘ ৩৫ বছরের শিল্পীজীবনে সন্দেশ ছাড়াও পরবর্তীতে শুকতারা, কিশোর ভারতী, একাধিক শিশু কিশোর পত্রিকা ও দেব সাহিত্য কুটিরের বইগুলিতে তার চিত্রিত ও রচিত অজস্র বাংলা কমিকস প্রকাশিত হয়েছে। তার অন্যতম ছদ্মনাম ছিল প্রসাদ রায়। তাঁর বিখ্যাত লেখাগুলি হল মরণ খেলার খেলোয়াড়, পলাতক, ভয়াবহ শিকার কাহিনী, নিশীথ রাতের আহ্বান, সংখ্যার নাম চার, নরকের প্রহরী, কায়না, ডুয়েল, গল্প হলেও গল্প নয়, দেবী দর্শন, খাপে ঢাকা তরবার, বনের ছেলে টারজান ইত্যাদি। ময়ূখ চৌধুরী অকৃতদার ও বেহিসেবী ছিলেন, ফলতঃ মৃত্যুর পূর্বে অর্থাভাবে, কষ্টের মধ্যে দিন যাপন করতে হয়েছিল। ১৯৯৬ সালের ৩০শে অক্টোবর শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। তথ্যসূত্র ১৯২৬-এ জন্ম ১৯৯৬-এ মৃত্যু বাঙালি চিত্রশিল্পী ভারতীয় কার্টুন শিল্পী বাঙালি লেখক কলকাতা জেলার ব্যক্তি কলকাতার শিল্পী
null
null
null
1463851
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%AE%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A7
মুকুটমণিপুর বাঁধ
মুকুটমণিপুর বাঁধ হল একটি বাঁধ যা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের, বাঁকুড়া জেলার, খাতড়া মহকুমার, মুকুটমণিপুর গ্রামের মধ্যে অবস্থিত একটি বাঁধ । কংসাবতী নদী (অনেক জায়গায় কাঁসাই এবং কুমারী নামেও পরিচিত) পশ্চিমবঙ্গের ছোট নাগপুর মালভূমি থেকে উৎপন্ন হয়ে পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া, বাঁকুড়া এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জুড়ে প্রবাহিত হয় এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কেলেঘাই নদীর সাথে মিলিত হয়ে হলদি নদী গঠন করে পরে যা বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মিশেছে। বাঁধের বিবরণ শ্রী রাম সাগর প্রকল্প, তেলেঙ্গানার পরেই, এটি ভারতের দ্বিতীয় দীর্ঘতম মাটির বাঁধ (১১.২৭ কিমি), যার মোট জলাধার ক্ষমতা ১.০৪ কিউবিক কিলোমিটার। এটি পশ্চিমবঙ্গ থেকে ভারত সরকারের কেন্দ্রীয় জল কমিশন দ্বারা 'জাতীয় গুরুত্বের বাঁধ' হিসেবে মনোনীত একমাত্র বাঁধ। বাঁধের উপরের রাস্তাটি ১১ কিলোমিটার (৬.৮ মাইল) দীর্ঘ। প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্ব বাঁধের মাঝখানে একটি ছোট পাহাড় আছে যাকে পরেশনাথ পাহাড় বলা হয়, যেখানে খোলা আকাশের নিচে বেশ কয়েকটি জৈন ও হিন্দু দেবদেবীর মূর্তি রাখা আছে। বাঁধ নির্মাণের সময় খননকালে এই মূর্তিগুলি উদ্ধার করা হয়েছিল। পরেশনাথ পাহাড়ের নিচে আরও একটি জৈন মূর্তি পড়ে আছে। যেভাবে যাবেন হাওড়া রেলওয়ে স্টেশন থেকে বাঁকুড়া রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত অনেক ট্রেন পাওয়া যায়। এটি হাওড়া রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রায় 233 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই বাঁধ। বাঁকুড়া রেলওয়ে স্টেশনে নামার পর সেখান থেকে বাসে যেতে হবে, দূরত্ব প্রায় ৭২ কিলোমিটার। তথ্যসূত্র পশ্চিমবঙ্গের বাঁধ বাঁকুড়া জেলার দর্শনীয় স্থান
https://en.wikipedia.org/wiki/Mukutmanipur_Dam
Mukutmanipur Dam
The Mukutmanipur Dam is a dam in Khatra subdivision of Bankura district in the state of West Bengal, India. The Kangsabati River (also variously known as the Kasai and kumari) rises from the Chota Nagpur Plateau in West Bengal, and passes through the districts of Purulia, Bankura and Paschim Medinipur district in West Bengal before draining in the Bay of Bengal, 2 kilometres (1.2 mi) from Mukutmonipur. It is the second longest earthen dam in India (11.27 km), next only to Sri Ram Sagar Project (SRSP) Telangana, with a gross storage capacity of 1.04 cubic kms (36.73 tmcft). It is the only dam that has been designated as 'Dam of national importance' from West Bengal by Central Water Commission of Government of India. The road over the dam is 11 kilometres (6.8 mi) in length. In the middle, there is a small hillock called Paresnath hill where several statues of Jain and Hindu deities are kept in the open air. These statues were recovered during digging while the dam was built. There is another Jain statue lying at the bottom of the Pareshnath hill.
1463860
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A6%BE%20%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%20%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B2%20%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%20%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C
পাবনা কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ
পাবনা কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ পাবনা জেলা একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। পাবনা শহেরের গোবিন্দা অফিসার কোলোনি এর অবস্থান। এই প্রতিষ্ঠানটি ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি পাবনা জেলা প্রশাসক কর্তৃক পরিচালিত পাবনা কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ একটি সৃজনশীল সহশিক্ষানিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠান। ইতিহাস প্রতিষ্ঠানটি ২০০৮ সালের প্রতিষ্ঠিত হয়ে ২০০৯ সালে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। ২০০৯ সালে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান করা হয়, ২০১০ সালে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্রছাত্রী ভর্তি করা হয়, ২০১১ সালে নবম শ্রেণিতে পাঠদান শুরু হয়। একাডেমিক কার্যক্রম প্রতিষ্ঠানেটিতে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে পাঠদান করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি রাজশাহী বোর্ডের আওতাধীন। প্রাথমিক ৩য় শ্রেণি থেকে ৫ম শ্রেণি মাধ্যমিক ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ১০ম শ্রেণি উচ্চ মাধ্যমিক একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি বর্তমানে তৃতীয় থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান করা হয় এবং মোট ছাত্র - ছাত্রীর সংখ্যা ১৩৯০ জন। বর্তমান শিক্ষক সংখ্যা অধ্যক্ষসহ ৩৬ জন। প্রভাতী শিফ্‌ট: ৩য়-৬ষ্ঠ শ্রেণী (০৭:০০ -‌ ১১:৩০) দিবা শিফ্‌ট: ৭ম-১০ম শ্রেণী (১২:০০ - ১৭:০০) বহিঃসংযোগ তথ্যসূত্র পাবনা পাবনা জেলার বিদ্যালয় বাংলাদেশের কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ ২০০৮-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ২০০৮-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
null
null
null
1463868
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%20%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%A1%20%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E2%80%8C
জন বয়েড অর্‌
জন বয়েড অর্, বয়েড-অরের ১ম ব্যারন, সিএইচ ডিএসও এমসি এফআরএস এফআরএসই (২৩ সেপ্টেম্বর ১৮৮৮০ - ২৫ জুন ১৯৭১), যিনি ১৯৩৫ থেকে ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত উপাধীযুক্তভাবে স্যার জন বয়েড অর্ হিসাবে পরিচিত ছিলেন, হলেন একজন স্কটিশ শিক্ষক, চিকিৎসক, জীববিজ্ঞানী, পুষ্টিবিজ্ঞানী, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী এবং কৃষক যিনি পুষ্টি বিষয়ে তার বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও)-এর প্রথম মহাপরিচালক হিসাবে তার কাজের জন্য ১৯৪৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার ভূষিত হয়েছেন। আরও দেখুন শান্তিতে নোবেল বিজয়ীদের তালিকা। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ including the Nobel Lecture, 12 December 1949 Science and Peace ১৮৮০-এ জন্ম ১৯৭১-এ মৃত্যু শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী
https://en.wikipedia.org/wiki/John_Boyd_Orr
John Boyd Orr
John Boyd Orr, 1st Baron Boyd-Orr, (23 September 1880 – 25 June 1971), styled Sir John Boyd Orr from 1935 to 1949, was a Scottish teacher, medical doctor, biologist, nutritional physiologist, politician, businessman and farmer who was awarded the Nobel Peace Prize for his scientific research into nutrition and his work as the first Director-General of the United Nations Food and Agriculture Organization (FAO). He was the co-founder and the first President (1960–1971) of the World Academy of Art and Science (WAAS). In 1945, he was elected President of the National Peace Council and was President of the World Union of Peace Organisations and the World Movement for World Federal Government.
1463875
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%20%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC
কবিচন্দ্র রামকৃষ্ণ রায়
রামকৃষ্ণ রায় হলেন মধ্যযুগে বাংলা ভাষার একজন স্মরণীয় কবি। বাংলা ভাষায় তিনিই প্রথম শিবায়ন কাব্য বা শিবমঙ্গল কাব্য রচনা করেন বলে মনে করা হয়। আনুমানিক ১৬২৫ খ্রিস্টাব্দের মধ্যেই তিনি 'শিবায়ন' কাব্য রচনা করেন। মতান্তরে রামকৃষ্ণ রায় রচিত শিবায়ন কাব্যেই বাংলা সাহিত্যে সাহিত্যিক গদ্যের প্রাচীনতম নিদর্শন রয়েছে বলে ধরা হয়। জন্ম ও প্রাথমিক শিক্ষা তিনি অধুনা হাওড়া জেলার আমতা থানার অন্তর্গত রসপুর গ্রামের রায় পরিবারে ১৫৯০ থেকে ১৫৯৫ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। যৌবনের পূর্বে অল্প বয়সেই রামকৃষ্ণ রায় মাতৃহারা হন। পিতা কৃষ্ণরাম রায় পুনরায় দার পরিগ্রহ করেননি। অল্প বয়সেই তিনি বিভিন্ন শাস্ত্রে সুপন্ডিত হয়ে উঠেছিলেন। তাঁর উক্তিতেই পাওয়া যায়— বাল্যকাল থেকেই তাঁর কবি প্রতিভা বিকশিত হতে থাকে এবং ক্রমে তিনি সম্মানজনক 'কবিচন্দ্র' উপাধি লাভ করেন। বৈষ্ণব ধর্মে দীক্ষিত হওয়ার পরে তিনি শ্রী শ্রী ৺রাধাকান্ত দেবের পূজার প্রচলন করেন এবং তখন থেকেই শ্রী শ্রী রাধাকান্তদেব রসপুর রায়পরিবারের কুলদেবতা রূপে পূজিত হয়ে আসছেন। কবির বংশপরিচয় শ্রী পাঁচুগোপাল রায় তাঁর বইতে রায় বংশের যে ইতিহাস লিপিবদ্ধ করেছেন, তা থেকে কবির বংশপরিচয় জানা যায়। তিনি পিতা কৃষ্ণরাম রায় এবং মাতা রাধার একমাত্র সন্তান ছিলেন। প্রসঙ্গত রামকৃষ্ণ রায় ছিলেন রসপুর রায় পরিবারের আদিপুরুষ যশশ্চন্দ্র রায়(যিনি ১৫৪৫ খ্রিস্টাব্দে রসপুর রায়পরিবারের দুর্গোৎসব প্রবর্তন করেন) এর পৌত্র। এছাড়াও রামকৃষ্ণ রায় স্বয়ং শিবায়নের অন্তিমে ঘোষণা করেছেন আত্মপরিচয়— "পূর্বকবি পন্ডিতে করিয়ে পরণতি সভাসদ পন্ডিতেরে আমার ভকতি। পিতামহ রায় যশশ্চন্দ্র মহামতি তাঁর পদাম্বুজে মোর অশেষ প্রণতি। পিতামহী বন্দিলাম নাম নারায়ণী সরস্বতী বন্দিলাম তাঁহার সতীনি। মাতামহ বন্দিলাম নাম সূর্য মিত্র, তেওজ কুলীন তেহ, পবিত্র চরিত্র। পিতা কৃষ্ণ রায় বন্দ্যো সর্বশাস্ত্রে ধীর যাহার প্রসাদে এই মনুষ্য শরীর। মাতা রাধাদাসীর চরণে দন্ডবৎ যাঁর গর্ভবাস হইতে দেখিল জগৎ। কায়স্থ দক্ষিণ রাঢ়ী বংশেতে উৎপত্তি গোত্র কাশ্যপ আমার দেবতা প্রকৃতি। মিরাশ বন্দিনু বাস্তু রসপুর দেশ এতদূরে ভাইরে বন্দনা হইল শেষ। রামকৃষ্ণ দাস গান শিবের মঙ্গল, ভক্তজনে প্রভু তুমি করিবে কুশল। গায়ন বায়ন যেবা শুনে এই গীত, সভাকারে প্রভু তুমি হইবে সুপ্রীত।" তাঁর সময় থেকেই রসপুর রায় পরিবারের দুর্গাপূজায় সকল প্রকার পশুবলির প্রচলন বন্ধ হয়। রামকৃষ্ণ রায়ের প্রপৌত্র বাসুদেব রায়ও বিশিষ্ট কবিপ্রতিভার অধিকারী ছিলেন। তাঁর রচিত একটি সরস্বতীবন্দনা বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ এ রক্ষিত আছে(৯০০ সং বাঙ্গালা পুঁথি, তিন পত্রে সম্পূর্ণ)। এর অন্তিমভাগে কবির পরিচয় পাওয়া যায়। শিবায়ন রচনা কবিচন্দ্র রামকৃষ্ণ রায়কে বাংলা ভাষায় প্রথম শিবায়ন কাব্য-রচয়িতা বলে মনে করা হয়। আনুমানিক ১৬২৫ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ তিনি শিবায়ন কাব্য রচনা সম্পন্ন করেন। শিবায়ন কাব্য রচনার পূর্বেই তাঁর বিবাহ সম্পন্ন হয় এবং কাব্য রচনাকালে জগন্নাথ ও বলরাম নামে তাঁর দুইটি পুত্রসন্তান জন্মগ্রহণ করেন। শিবায়নের ভনিতায় পাওয়া যায় শিবায়ন কাব্য ২৬ টি পালায় বিভক্ত। এই কাব্যে কিছু গদ্যের নিদর্শন পাওয়া যায় ‘বচনিকা’ শীর্ষক রচনাগুলোয়। যেমন, ‘ভাই রে নারদের পরিহাসে, মেনকা রোদন করিতেছেন, এমত সময়ে কেমন স্ত্রীলিঙ্গ দেবতা সকল আসিতেছেন অবধান করহ।৷’। পণ্ডিতদের অনুমান, ‘সম্ভবত বাঙলা সাহিত্যে সাহিত্যিক গদ্যের এটিই প্রাচীনতম নিদর্শন’। একাধিকবার "আধান করহ", "অবদান করহ" প্রভৃতির ব্যবহার হয়েছে যা আধুনিক গদ্যের রীতিকে স্মরণ করায়। যদিও বাংলা গদ্যের প্রাচীনতম নিদর্শন ধরা হয় কোচবিহার রাজ নরনারায়ণের লেখা চিঠিকে। ১৫৫৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি অহোমরাজ চুকামফা স্বর্গদেবকে চিঠিটি লিখেছিলেন। ধর্মমতের দিক থেকেও কবিচন্দ্র পুরাণের আদর্শকে অনুসরণ করে হরিহরের অভেদত্ব প্রমাণ করেন, যা তাঁর উদার ধর্মবিশ্বাসের সাক্ষ্য বহন করে। শিবায়ন পুঁথি শিবায়নের ভূমিকায় সম্পাদকদ্বয় লিখছেন বাংলা ১৩০৬ সনের পূর্বে বিশ্বকোষ কার্যালয়ে রামকৃষ্ণ রায়ের শিবায়নের পুঁথি প্রথম সংগৃহীত হয়। শিবায়নের একটি পুঁথি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংরক্ষিত আছে। একটি অনুলিপি শ্রী পাঁচুগোপাল রায়ের কাছে আছে। কোনো তৃতীয় পুঁথির উল্লেখ শিবায়নের সম্পাদকদ্বয় না করলেও শ্রী পাঁচুগোপাল রায় বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের অধীনে তৃতীয় একটি পুঁথি সংরক্ষিত আছে বলে উল্লেখ করেছেন। বিভিন্ন পুঁথির পাঠান্তর প্রসঙ্গে সম্পাদকদ্বয় শিবায়ন ভূমিকায়(বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ থেকে প্রকাশিত) লিখেছেন, "এক সময়ে ইহা(রামকৃষ্ণ রায় রচিত শিবায়ন) সমুচিত প্রচার লাভ করিয়াছিল- নতুবা এত পাঠভেদের সৃষ্টি হইতে পারে না।" একাধিক সামাজিক ও রাজনৈতিক কারণে আঠারোশ' শতাব্দীর মধ্যভাগ থেকে রামকৃষ্ণের শিবায়নের প্রচার ক্রমে কিছুটা কমে আসে। বর্তমানে বাংলা সাহিত্যের একদা উজ্জ্বল এই জ্যোতিষ্কের স্মরণে তৈরি হয়েছে 'রামকৃষ্ণ কবিচন্দ্র রায়' স্মৃতিরক্ষা কমিটি। শ্রী শ্রী রাধাকান্ত দেব ও কবির জীবনের অন্তিমভাগ বৈষ্ণব ধর্মে দীক্ষাগ্রহণের পরে রামকৃষ্ণ রায়, শ্রী শ্রী রাধাকান্ত নামে যুগল বিগ্রহ স্থাপন করেন ও তাঁর সেবায় নিজেকে সমর্পণ করেন। ক্রমে এই বিগ্রহের নানারূপ মাহাত্ম্য কাহিনী লোকমুখে ছড়িয়ে পড়ে। এই সময় দক্ষিণ রাঢ়ের বর্ধমান অঞ্চলের রাজা কৃষ্ণরাম রায় ১০৯০ বঙ্গাব্দ নাগাদ রাজা চৈতন্যসিংহ শাসিত বালিয়া পরগণা আক্রমন করেন, যার থেকে রসপুরের দূরত্ব সরলরেখায় মাত্র আট মাইল মতো। বালিয়া আক্রমনের পরেই রসপুরে রামকৃষ্ণ রায়ের বসতবাড়ি আক্রান্ত হয় এবং রাজা কৃষ্ণরাম এসময় বলপূর্বক কবিচন্দ্রের অত্যন্ত প্রিয় এই রাধাকান্ত বিগ্রহ অধিকার করে সঙ্গে নিয়ে যান। কথিত আছে বৃদ্ধ বয়সে এই শোকের আঘাতে রামকৃষ্ণ রায় মুহ্যমান হয়ে পড়েন এবং শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর পুত্রেরা তাঁর আদ্যশ্রাদ্ধের পূর্বে রাজা কৃষ্ণরামের কাছে বিগ্রহ ফিরিয়ে আনার আর্জি নিয়ে উপস্থিত হলে রাজা কৃষ্ণরাম নতুন বিগ্রহ স্থাপন করার উপদেশ দেন ও দেবসেবার জন্য ১০৯১ সালের ১১ই বৈশাখ ৮৫ বিঘা নিষ্কর জমি দান করেন। এর থেকে প্রমাণিত হয় ১০৯০ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শেষে (অর্থাৎ ১৬৮৪ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে) কবিচন্দ্র রামকৃষ্ণ রায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছিলেন। বর্তমানে একটি ট্রাস্টি বোর্ডের মাধ্যমে শ্রী শ্রী রাধাকান্ত জীউ এর যাবতীয় পূজার্চনা পরিচালিত হয়। তথ্যসূত্র বাঙালি কবি বাঙালি হিন্দু বাংলা ভাষার কবি হাওড়া জেলার ব্যক্তি বাংলা সাহিত্য মঙ্গলকাব্য বাঙালি লেখক বাংলা ভাষার ইতিহাস পশ্চিমবঙ্গের পণ্ডিত ভারতীয় পুরুষ কবি বাঙালি পুরুষ কবি ১৫ শতকের ভারতীয় গ্রন্থ ১৬শ শতাব্দীর ভারতীয় বই বাংলা ভাষার লেখক হিন্দু কবি
null
null
null
1463878
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%87%20%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B2%20%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%20%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C
ইবনে তাইমিয়া স্কুল এন্ড কলেজ
ইবনে তাইমিয়া স্কুল এন্ড কলেজ বাংলাদেশের কুমিল্লায় টমছমব্রীজ এলাকায় অবস্থিত একটি বেসরকারি স্কুল ও কলেজ । এটি ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে বেশ কয়েকবার, এটি শিক্ষার্থীদের অবদানের দিক থেকে এই অঞ্চলের শীর্ষ দশটি বিদ্যালয়ের মধ্যে স্থান পেয়েছে। এটি একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যা শিক্ষার্থীদের নৈতিক, সামাজিক দক্ষতা শেখায়।এটি সারা দেশের সেরা স্কুলগুলোর মধ্যে একটি। ইতিহাস ইবনে তাইমিয়া ১৯৭৯ সালে একটি কিন্ডারগার্টেন হিসাবে শুরু করেছিলো। পরবর্তীতে এটি ১০ম গ্রেডের মাধ্যমে মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য সম্প্রসারিত হয় এবং ১৯৬৬ সালে একটি কলেজ বিভাগ (গ্রেড ১১শ-১২শ) যুক্ত করা হয়। মূল ভবনটি আজও ব্যবহার করা হচ্ছে, যা ২০১২ সালে নির্মিত হয়েছিল। এরপর থেকে অধ্যক্ষ মোঃ শফিকুল আলম হেলালের তত্ত্বাবধানে বিদ্যালয়টি সর্বদাই অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে কাজ করে আসছে। শিক্ষার্থীরা তাদের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) এবং উচ্চ মাধ্যমিক (স্কুল) সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষা দিচ্ছে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, কুমিল্লার অধীনে। ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮, ২০১৯ ও ২০২০ সালে এসএসসি ফলাফলের পরিপ্রেক্ষিতে ইবনে তাইমিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ এই বোর্ডের অধীনে সেরা দশটি স্কুলের মধ্যে স্থান পেয়েছে আরো দেখুন কুমিল্লার বিশ্ববিদ্যালয় ও বিদ্যালয়ের তালিকা কুমিল্লার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা ন্যাশনাল একাডেমি ফর এডুকেশনাল ম্যানেজমেন্ট শিক্ষামন্ত্রী (বাংলাদেশ) ইবনে তাইমিয়া রহ বহিঃসংযোগ তথ্যসূত্র ১৯৭৯-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১৯৭৯-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত কুমিল্লা জেলার বিদ্যালয়
https://en.wikipedia.org/wiki/Ibn_Taimiya_School_and_College
Ibn Taimiya School and College
Ibn Taimiya School and College is a kindergarten through twelfth grade school in the Tomsom Bridge area of Comilla, Bangladesh. It was established in 1979. Several times in recent years, it has placed among the top ten schools in the region in terms of student performance. It is an educational institution that teaches students moral, social and interactive skills. It is one of the best schools in the entire country thus, making it one of the best in Comilla City.
1463883
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AA
মানসিক চাপ
আজকাল, মানসিক চাপ মানুষের জন্য একটি খুব সাধারণ অভিজ্ঞতা হয়ে উঠেছে, যা বিভিন্ন শারীরিক এবং মানসিক প্রতিক্রিয়া দ্বারা প্রকাশিত হয়। মানসিক চাপের ঐতিহ্যগত সংজ্ঞা শারীরবৃত্তীয় প্রতিক্রিয়ার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। হ্যান্স সেলি 'স্ট্রেস' শব্দটি তৈরি করেছেন এবং এটিকে সংজ্ঞায়িত করেছেন যে কোনও প্রয়োজনে শরীরের একটি অনিশ্চিত প্রতিক্রিয়া হিসাবে। হ্যান্স শেলের সংজ্ঞার একটি শারীরবৃত্তীয় ভিত্তি রয়েছে এবং কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিন হরমোন এর ক্রিয়াকে বেশি গুরুত্ব দেয়, যা অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি এবং অন্যান্য গ্রন্থি দ্বারা নিঃসৃত হয়। শেলি দুই ধরনের উত্তেজনার ধারণা করেছিলেন- (ক) "ইউস্ট্রেস" মানে মাঝারি এবং কাঙ্ক্ষিত চাপ যেমন প্রতিযোগিতামূলক খেলাধুলা খেলার সময়। (খ) দুঃখ যা খারাপ, অনিয়ন্ত্রিত, অযৌক্তিক বা অযাচিত চাপ। চাপের জন্য নতুন পন্থাগুলি ব্যক্তির কাছে উপলব্ধ সংস্থানগুলির মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে পরিস্থিতির মূল্যায়ন এবং ব্যাখ্যার ভূমিকার উপর ফোকাস করে। মূল্যায়ন এবং সমন্বয়ের পরস্পর নির্ভরশীল প্রক্রিয়াগুলি ব্যক্তির পরিবেশ এবং তার অভিযোজনের মধ্যে সম্পর্ক নির্ধারণ করে। অভিযোজন হল এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি তার চারপাশের পরিস্থিতি এবং পরিবেশকে সামঞ্জস্য করে সর্বোত্তম শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক সুস্থতা বজায় রাখতে। স্ট্রেস ফ্যাক্টর যে কোনো পরিবেশগত ঘটনা বা জিনিস যা মানসিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে তাকে 'স্ট্রেস ফ্যাক্টর' বলা হয়, যেমন অতিরিক্ত কাজের চাপ, ভূমিকম্প দ্বারা সৃষ্ট ধ্বংসযজ্ঞ ইত্যাদি। স্ট্রেস ফ্যাক্টরগুলিকে বিস্তৃতভাবে নিম্নলিখিত বিভাগে বিভক্ত করা যেতে পারে। ১. প্রধান জীবনের ঘটনা ও পরিবর্তন: এই বিভাগে একজন ব্যক্তির জীবনের সাথে সম্পর্কিত যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা অন্তর্ভুক্ত থাকে, যা তার জীবনে স্থায়ী প্রভাব ফেলে। যেমন বিবাহ, অবসর বা বিবাহবিচ্ছেদ। ২। দৈনিক ঝামেলা: এগুলি হল বিরক্তিকর, হতাশাজনক বা কষ্টদায়ক প্রয়োজন যা একজন ব্যক্তি প্রতিদিন সম্মুখীন হয়, যেমন একটি নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে জিনিসগুলি ভুল হয়ে যাওয়া বা হারিয়ে যাওয়া, ট্রাফিক জ্যামে আটকে যাওয়া , সারিতে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছে। ৩. দীর্ঘমেয়াদী ভূমিকার চাপ'''': যেমন বৈবাহিক সমস্যার সম্মুখীন হওয়া, প্রতিবন্ধী সন্তানের যত্ন নেওয়া বা দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাস করা। 4. ট্রমা: এগুলি অপ্রত্যাশিত, ভয়ানক, অত্যন্ত বিরক্তিকর ঘটনা যা আমাদের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলে। যেমন পারমাণবিক হামলা, বোমা বিস্ফোরণ কিংবা প্রিয়জনের মৃত্যু। মানসিক চাপের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া মানসিক চাপের প্রতি আমাদের প্রতিক্রিয়াগুলি হালকা সংবেদনশীলতা থেকে গুরুতর আচরণগত পরিবর্তন পর্যন্ত বিস্তৃত বিভাগে বিভক্ত করা যেতে পারে। এই প্রতিক্রিয়াগুলি নিম্নলিখিত বিভাগে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে: - আচরণগত প্রতিক্রিয়া ১. অ্যালকোহল/মাদকের অপব্যবহার ২। ভয়/ফোবিয়া ৩. বিঘ্নিত ঘুম 4. অতিরিক্ত পরিমাণে নিকোটিন বা ক্যাফিন গ্রহণ করা 5. অস্বস্তি 6. ক্ষুধা হ্রাস বা অতিরিক্ত খাওয়া 7. বিরক্ত হতে পছন্দ না করা 8। আগ্রাসন 9. দুর্বল বা বিকৃত ভয়েস 10। দুর্বল সময় ব্যবস্থাপনা 14। বাধ্যতামূলক আচরণ 15। উত্পাদনশীলতার ক্ষতি 16. সম্পর্ক থেকে পালানো ১৭। কাজ থেকে অত্যধিক অনুপস্থিতি 18। বারবার কাঁদছে ১৯। এলোমেলো দেখাচ্ছে মানসিক প্রতিক্রিয়া 1 উদ্বেগ ২ বিষণ্নতা ৩ রাগ 4 অপরাধবোধ 5 প্রোড 6 ঈর্ষা ৭ লজ্জা বা বিব্রত 8 আত্মহত্যার চিন্তা জ্ঞানীয় প্রতিক্রিয়া 1 নেতিবাচক আত্ম-ধারণা 2 স্ব-নিশ্চয়তা 3টি হতাশাবাদী বক্তব্য 4 নিজের এবং অন্যদের প্রতি হতাশাবাদী চিন্তাভাবনা 5 জ্ঞানীয় বিকৃতি আন্তঃব্যক্তিক প্রতিক্রিয়া 1 প্যাসিভ/আক্রমনাত্মক সম্পর্ক 2 মিথ্যা বলা 3 প্রতিযোগীতা 4 প্রশংসা করার ভান করা 5 বিচ্ছেদ 6 সন্দেহজনক প্রকৃতি 7 ধূর্ত প্রবণতা 8 গসিপিং জৈবিক প্রতিক্রিয়া ১. ওষুধ ব্যবহার করে ২। ডায়রিয়া/কোষ্ঠকাঠিন্য ৩. ঘন মূত্রত্যাগ 4. অ্যালার্জি এবং ত্বকে ফুসকুড়ি 5. উচ্চ্ রক্তচাপ 6. সর্বদা ক্লান্ত/ক্লান্ত 7. শুষ্ক ত্বক ৮। ক্যান্সার 9. ডায়াবেটিস 10। অ্যাস্থমা ১১। ঘন ঘন ফ্লু/সর্দি ১১। ইমিউন সিস্টেমের ঘটনা 12। ক্ষুধামান্দ্য দ্বন্দ্ব এবং হতাশার প্রকারগুলি যখন একজন ব্যক্তি তার লক্ষ্য অর্জনে বাধার সম্মুখীন হয় তখন সে চাপে পড়ে। এটি প্রায়শই ব্যক্তির মধ্যে দ্বন্দ্ব এবং হতাশার অনুভূতি তৈরি করে। প্রবল হতাশার কারণে এই দ্বন্দ্ব আরও বেশি চাপের হয়ে ওঠে। সাধারণত একজন ব্যক্তি সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে যখন সে বিরোধপূর্ণ পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়। পরিস্থিতির উদ্দেশ্য এবং প্রকৃতির উপর নির্ভর করে একজন ব্যক্তি জীবনে তিন ধরনের দ্বন্দ্বের সম্মুখীন হন। (ক) প্রস্তাব-প্রস্তাবের দ্বন্দ্ব (খ) পরিহার-পরিহার দ্বন্দ্ব (গ) প্রস্তাব-পরিহারের দ্বন্দ্বপ্রস্তাব-প্রস্তাব দ্বন্দ্ব': এই ধরনের দ্বন্দ্ব দেখা দেয় যখন একজন ব্যক্তিকে দুই বা ততোধিক কাঙ্ক্ষিত উদ্দেশ্যের মধ্যে বেছে নিতে হয়। এই ধরনের দ্বন্দ্বে উভয় লক্ষ্য অর্জনের ইচ্ছা থাকে। উদাহরণস্বরূপ, একই দিনে দুটি বিবাহের আমন্ত্রণের মধ্যে নির্বাচন করা।পরিহার-অফার দ্বন্দ্ব: এই ধরনের দ্বন্দ্ব দেখা দেয় যখন একজন ব্যক্তিকে দুই বা ততোধিক অবাঞ্ছিত লক্ষ্যের মধ্যে বেছে নিতে হয়। এই ধরনের সংঘর্ষকে প্রায়ই 'একদিকে কূপ এবং অন্য দিকে খাদ' পরিস্থিতি বলা হয়। উদাহরণস্বরূপ, কম শিক্ষাগত যোগ্যতার যুবকদের হয় বেকারত্বের মুখোমুখি হতে হবে বা খুব কম আয়ের অবাঞ্ছিত চাকরি গ্রহণ করতে হবে। এই ধরনের দ্বন্দ্ব সম্প্রীতির খুব গুরুতর সমস্যা তৈরি করে, কারণ এমনকি দ্বন্দ্বের সমাধান করলেও শান্তির পরিবর্তে হতাশা দেখা দেবে। অফার-এড়ানোর দ্বন্দ্ব: এই ধরনের দ্বন্দ্বে, একজন ব্যক্তির একই উদ্দেশ্য বেছে নেওয়া এবং তা প্রত্যাখ্যান করা উভয়ের দিকেই প্রবল ঝোঁক থাকে। উদাহরণ স্বরূপ, একজন যুবক সামাজিক ও নিরাপত্তার কারণে বিয়ে করতে চায়, কিন্তু একই সঙ্গে সে বিয়ের দায়িত্ব এবং ব্যক্তিগত স্বাধীনতা হারানোর আশঙ্কাও করে। লক্ষ্যের কিছু নেতিবাচক ও ইতিবাচক দিক মেনে নিয়েই এ ধরনের দ্বন্দ্বের সমাধান সম্ভব। একাধিক বিকল্পের উপস্থিতির কারণে, অফার-এড়ানোর দ্বন্দ্ব কখনও কখনও "মিশ্র-অনুগ্রহ" দ্বন্দ্বের পরিপ্রেক্ষিতে দেখা যায়।হতাশা: (দেখুন, হতাশা'') হতাশা একটি পরীক্ষামূলক অবস্থা যা কিছু নির্দিষ্ট কারণের ফলে ঘটে, যেমন (ক) বাহ্যিক প্রভাবের কারণে চাহিদা ও প্রেরণার ব্যাঘাত যা লক্ষ্যে বাধা সৃষ্টি করে এবং চাহিদা পূরণ হতে বাধা দেয়। (খ) কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যের অনুপস্থিতিতে। বাধা এবং প্রতিবন্ধকতা শারীরিক এবং সামাজিক উভয়ই হতে পারে এবং তারা ব্যক্তির মধ্যে হতাশা বা হতাশার অনুভূতি তৈরি করে। এর মধ্যে রয়েছে দুর্ঘটনা, অস্বাস্থ্যকর আন্তঃব্যক্তিক সম্পর্ক, প্রিয়জনের মৃত্যু। শারীরিক অক্ষমতা, অসম্পূর্ণ ক্ষমতা এবং আত্ম-শৃঙ্খলার অভাবের মতো ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্যও হতাশার মূল। কিছু সাধারণ হতাশা রয়েছে যা প্রায়শই কিছু অসুবিধার দিকে নিয়ে যায়। এর মধ্যে রয়েছে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে বিলম্ব, সম্পদের অভাব, ব্যর্থতা, ক্ষতি, একাকীত্ব এবং অকেজোতা। তথ্যসূত্র মনোবিজ্ঞান মানসিক চাপ
https://en.wikipedia.org/wiki/Psychological_stress
Psychological stress
In psychology, stress is a feeling of emotional strain and pressure. Stress is a type of psychological pain. Small amounts of stress may be beneficial, as it can improve athletic performance, motivation and reaction to the environment. Excessive amounts of stress, however, can increase the risk of strokes, heart attacks, ulcers, and mental illnesses such as depression and also aggravation of a pre-existing condition. Psychological stress can be external and related to the environment, but may also be caused by internal perceptions that cause an individual to experience anxiety or other negative emotions surrounding a situation, such as pressure, discomfort, etc., which they then deem stressful. Hans Selye (1974) proposed four variations of stress. On one axis he locates good stress (eustress) and bad stress (distress). On the other is over-stress (hyperstress) and understress (hypostress). Selye advocates balancing these: the ultimate goal would be to balance hyperstress and hypostress perfectly and have as much eustress as possible. The term "eustress" comes from the Greek root eu- which means "good" (as in "euphoria"). Eustress results when a person perceives a stressor as positive. "Distress" stems from the Latin root dis- (as in "dissonance" or "disagreement"). Medically defined distress is a threat to the quality of life. It occurs when a demand vastly exceeds a person's capabilities.
1463888
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%AB%E0%A6%AE%20%E0%A6%9C%E0%A6%BF%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%20%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
৫ম জি সিনে পুরস্কার
৫ম ফেয়ার ভিউ জি সিনে পুরস্কার ২০০১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সেরা ভারতীয় হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্রসমূহকে স্বীকৃতি প্রদান করে। অনুষ্ঠানটি ২০০২ সালের ১১ই জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়। লগান সর্বাধিক আটটি পুরস্কার অর্জন করে। এছাড়া কভি খুশি কভি গম... ও দিল চাহতা হ্যায় দুটি করে পুরস্কার অর্জন করে। বিজয়ী ও মনোনীত নিচে বিজয়ী ও মনোনীতদের তালিকা দেওয়া হল। বিজয়ীদের নাম গাঢ় বর্ণে উল্লেখ করা হয়েছে। দর্শকের পছন্দ সমালোচক পুরস্কার বিশেষ পুরস্কার আরও দেখুন ২০০১ সালের হিন্দি চলচ্চিত্রের তালিকা ৩য় আইফা পুরস্কার ৪৭তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ দাপ্তরিক ওয়েবসাইট জি সিনে পুরস্কার ২০০১-এর চলচ্চিত্র পুরস্কার ভারতে জানুয়ারি ২০০২-এর ঘটনাবলি
null
null
null
1463891
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%20%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95
বিনোদিয়া ফ্যামিলি পার্ক
বিনোদিয়া ফ্যামিলি পার্ক (Binodia Family Park) ১৯৯৮ সালে লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফয়েজ আহমেদ প্রতিষ্ঠিত যশোর জেলা শহরের অদূরে যশোর ক্যান্টনমেন্টের শানতলায় অবস্থিত একটি পারিবারিক বিনোদন কেন্দ্র। পার্কে যা আছে বিনোদিয়া ফ্যামিলি পার্কে বিভিন্ন আকর্ষণীয় রাইডের পাশাপাশি শিশু পার্ক, মিনি চিড়িয়াখানা, রবিনহুডের ঘর, কৃত্রিম ঝর্না, নদী ও কনফারেন্স রুম রয়েছে। এছাড়া এখানে পিকনিক, পুনর্মিলনীসহ সব ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনেরও ব্যবস্থা রয়েছে। টিকিট মূল্য দর্শনার্থীদের জন্য পার্কটি প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত উন্মুক্ত থাকে। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য পার্কে প্রবেশমূল্য মূল্য ২০ টাকা এবং শিশুদের জন্য প্রবেশমূল্য ১০ টাকা ধার্য করা হয়েছে। তথ্যসূত্র বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান যশোর জেলার দর্শনীয় স্থান
null
null
null
1463905
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B8%E0%A6%B6%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%80
নিকারাগুয়ার সশস্ত্র বাহিনী
নিকারাগুয়ার সশস্ত্র বাহিনী () হলো নিকারাগুয়ার সামরিক বাহিনী। এর তিনটি শাখা রয়েছে: নৌবাহিনী, সেনাবাহিনী এবং বিমান বাহিনী । ইতিহাস ন্যাশনাল গার্ড, ১৯২৫-১৯৭৯ উদারপন্থী এবং রক্ষণশীল রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে দীর্ঘ দ্বন্দ্ব এবং একাধিক ব্যক্তিগত সেনাবাহিনীর অস্তিত্বকে কারণ হিসেবে দেখিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে ন্যাশনাল গার্ডকে নিকারাগুয়ার সমস্ত সামরিক এবং পুলিশ কার্যাদি গ্রহণ করার জন্য প্রযোজনা করে। মেরিনরা প্রশিক্ষণ প্রদান করেছিল, কিন্তু অগাস্টো সিজার স্যান্ডিনোর নেতৃত্বে একটি গেরিলা আন্দোলনের কারণে তাদের প্রচেষ্টা সমস্যার মুখে পড়ে। স্যান্ডিনো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত সামরিক বাহিনীর বিরোধিতা করেছিলেন কারণ সেটি তার রাজনৈতিক শত্রুদের সমন্বয়ে গঠিত ছিল। তিনি উত্তর নিকারাগুয়ার পার্বত্য অঞ্চলে একটি শক্তিশালী ঘাঁটি থেকে বিদেশী মেরিন এবং নতুন ন্যাশনাল গার্ডকে প্রতিহত করতে থাকেন। ১৯৩৩ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভালো পড়শি নীতির আবির্ভাবের পর মেরিনদের প্রত্যাহার করে নেয়। ১৯৩০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে প্রায় ৩,০০০-এর শক্তিতে পৌঁছানোর পর, গার্ডকে কোম্পানি ইউনিটে সংগঠিত করা হয়েছিল, যদিও প্রেসিডেন্সিয়াল গার্ডের উপাদান ব্যাটালিয়ন আকারের কাছে পৌঁছেছিল। একটি অরাজনৈতিক শক্তির পরিবর্তে ন্যাশনাল গার্ড শীঘ্রই সোমোজা বংশের ব্যক্তিগত হাতিয়ার হয়ে ওঠে। ১৯৭৮-৭৯ সালের গৃহযুদ্ধের সময় ১০,০০০ এর অধিক প্রসারিত হয় এই বাহিনী। গার্ডের প্রাথমিক কৌশলগত ইউনিট হিসাবে একটি শক্তিশালী ব্যাটালিয়ন ছিল, একটি প্রেসিডেন্সিয়াল গার্ড ব্যাটালিয়ন, একটি যান্ত্রিক কোম্পানি, একটি ইঞ্জিনিয়ার ব্যাটালিয়ন, আর্টিলারি এবং বিমান বিধ্বংসী ব্যাটারি ছিল । এছাড়াও দেশের ষোলটি বিভাগের প্রতিটিতে একটি নিরাপত্তা কোম্পানি ছিল। ন্যাশনাল গার্ডের প্রধান অস্ত্র ছিল রাইফেল এবং মেশিনগান, পরে বিমান বিধ্বংসী বন্দুক এবং মর্টার ব্যাবহার শুরু হয়। নিকারাগুয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিল না ।তবে এটি করিন্টোতে মার্কিন ঘাঁটি বানাতে দেওয়ার বিনিময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রএর লেন্ড-লিজ সামরিক সহায়তার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছিল। তাছাড়াও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অস্ত্র এবং পরিবহন এবং যোগাযোগ সরঞ্জামের অতিরিক্ত চালান, পাশাপাশি কিছু প্রশিক্ষণ এবং হালকা পরিবহন বিমান দিয়েছিল। ১৯৪৭ সালের পারস্পরিক প্রতিরক্ষার রিও ডি জেনিরো চুক্তির অধীনে ন্যাশনাল গার্ডকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সামরিক সহায়তা দিতে থাকে। আনাস্তাসিও সোমোজা দেবাইলের (১৯৬৭-৭২, ১৯৭৪-৭৯) প্রশাসনের সাথে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার পর ১৯৭৬ সালে এই সহায়তা বন্ধ হয়ে যায়। নিকারাগুয়া অন্যান্য কিছু দেশ থেকেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সামরিকসরঞ্জাম কেনে।যথা - ইসরায়েল থেকে স্ট্যাগহাউন্ড সাঁজোয়া গাড়ি এবং M৪ শেরম্যান মিডিয়াম ট্যাঙ্ক এবং সুইডেন থেকে F-৫১ মুস্তাং যুদ্ধবিমান। ১৯৫৭ সালে একটি সীমান্ত বিরোধের জন্য হন্ডুরাসের সাথে ছোটখাটো সীমান্ত সংঘর্ষ বাদে, ন্যাশনাল গার্ড প্রতিবেশীদের সাথে কোন সংঘর্ষে জড়িত ছিল না। গার্ডের গার্হস্থ্য ক্ষমতা ধীরে ধীরে বিস্তৃত হতে থাকে শুধুমাত্র তার মূল অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা এবং পুলিশি কর্মকাণ্ড করার মধ্যে নয় বরং শুল্ক, টেলিযোগাযোগ, বন্দর, রেডিও সম্প্রচার, মার্চেন্ট মেরিন এবং অসামরিক বিমান চলাচলের নিয়ন্ত্রণ করাতেও। স্যান্ডিনিস্তা সরকারের অধীনে সামরিক বাহিনী, ১৯৭৯-১৯৯০ ন্যাশনাল গার্ডকে প্রতিস্থাপন করার জন্য, স্যান্ডিনিস্তা সরকার একটি নতুন জাতীয় সেনাবাহিনী, স্যান্ডিনিস্তা পপুলার আর্মি (Ejército Popular Sandinista—EPS) এবং একটি পুলিশ বাহিনী, স্যান্ডিনিস্তা পুলিশ ( Policía Sandinista ) প্রতিষ্ঠা করে। এই দুটি বাহিনী, মূল পুন্টারেনাস চুক্তির বিপরীতে স্যান্ডিনিস্তাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ছিল এবং কিউবা, পূর্ব ইউরোপ এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের থেকে প্রশিক্ষিত হতো। নিরাপত্তা বাহিনীতে অপ্রতিরোধ্য FSLN প্রভাবের বিরোধিতা ১৯৮০ সাল পর্যন্ত দেখা যায়নি। ইতোমধ্যে, কিউবা এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের সমর্থনে EPS মধ্য আমেরিকার বৃহত্তম এবং সর্বোত্তম সজ্জিত সামরিক বাহিনীতে পরিণত হয়। একই সাথে, প্যাট্রিয়টিক মিলিটারি সার্ভিস (১৯৮৩) নামে একটি বাধ্যতামূলক নিয়োগ ব্যবস্থা প্রবর্তনের সাথে EPS বাহিনীর সদস্য সংখ্যা ১৯৯০ সালের মধ্যে প্রায় ৮০,০০০ সক্রিয়-কর্মরত সদস্যে পৌঁছেছিল 'দেশপ্রেমিক সামরিক পরিষেবা'র জন্য সেনাবাহিনীতে চার বছর (দুই বছর সক্রিয় দায়িত্ব এবং রিজার্ভে দুই বছর) চাকরি করার জন্য ১৭ থেকে ২৬ বছর বয়সী পুরুষদের প্রয়োজন ছিল। এই নিয়োগ পদ্ধতিতে মহিলাদের তালিকাভুক্তি বাধ্যতামূলক ছিল না তবে তারা স্বেচ্ছায় তা করতে পারতো। প্যাট্রিয়টিক মিলিটারি সার্ভিস সিস্টেম ছিল স্যান্ডিনিস্তা সরকার কর্তৃক গৃহীত অত্যন্ত জনবিরোধী এক উদ্যোগ। যুবকরা নিয়োগ এড়াতে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার কারণে খসড়া ফাঁকি দেওয়া অত্যন্ত ব্যাপক ঘটনা ছিল। উপরন্তু সর্বত্র ব্যাপক বিশাল প্রতিবাদ এবং তালিকাভুক্তি বিরোধী বিক্ষোভ দেশটিতে দেখা যেতে থাকে। উক্ত ঘটনা ১৯৯০ সালে নির্বাচনে স্যান্ডিনিস্তাদের পরাজয়ের বড় কারণ ছিলো বলে মনে করা হয়। স্যান্ডিনিস্তাদের অধীনে মানবাধিকারের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনী অসাধারণ ছিল। সেইসময় নিকারাগুয়া পরিদর্শন করে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা যেমন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, আমেরিকাস ওয়াচ, এবং আমেরিকান স্টেটসের সংস্থার মানবাধিকার কমিশন মার্কিন-সমর্থিত শাসনব্যবস্থার অধীনে যে রকম চরম ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে সেরকম খুব কম খুঁজে পেয়েছে। এই সংস্থাগুলি রাষ্ট্র কর্তৃক শারীরিক নির্যাতনের ব্যবহার বা মৃত্যুবাহিনীর কোনো উদাহরণ খুঁজে পায়নি। যদিও, মানবাধিকার সংস্থাগুলির তদন্তে অবাধ্য সৈন্যদের স্বেচ্ছায় সহিংস আচরণ করা বাদ দেওয়া হয়েছে। এই প্রেক্ষিতে আবিষ্কৃত হয়েছিল যে সরকারের "স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া... দায়ীদের তদন্ত ও শৃঙ্খলাবদ্ধ করা"। নিকারাগুয়ার সশস্ত্র বাহিনী, ১৯৯০-১৯৯৫ জাতীয় বিরোধী দল (Unión Nacional Oppositora – UNO) এর নির্বাচিতরাষ্ট্রপতি চামোরো এবং পরাজিত FSLN মধ্যে একটি চুক্তির অধীনে, জেনারেল হাম্বারতো ওর্তেগা, প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং স্যান্ডিনিস্তাদের অধীনে EPS-এর কমান্ডার ইন চিফ, সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান রয়ে যান। ১৯৯০ সালের এপ্রিল মাসে কার্যকর হওয়া একটি আইন দ্বারা, EPS রাষ্ট্রপতি চামোরোর অধীনস্থ হয়ে ওঠে। চামোরো প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দখলও নিজে ধরে রাখেন। ইপিএসের উপর চামোরোর কর্তৃত্ব খুবই সীমিত ছিল। জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি গঠন বা সশস্ত্র বাহিনীর উপর অসামরিক নিয়ন্ত্রণ অনুশীলন করার জন্য প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কোনো দপ্তর এবং কোনো উপমন্ত্রী ছিল না। চামোরোর নির্বাচনে বিজয়ের ঠিক আগে প্রণীত স্যান্ডিনিস্তা পপুলার আর্মির সামরিক সংস্থার আইনের অধীনে, হাম্বারতো ওর্তেগা পদোন্নতি, সামরিক নির্মাণ এবং বাহিনী মোতায়েনের উপর কর্তৃত্ব বজায় রেখেছিলেন। তিনি অস্ত্র সংগ্রহের জন্য চুক্তি তৈরি করতেন এবং সরকারের কাছে উপস্থাপিত সামরিক বাজেটের খসড়া তৈরি করতেন। কেবলমাত্র একটি সামগ্রিক বাজেট আইনসভায় জমা দিতে হতো, এইভাবে জাতীয় পরিষদের পর্যালোচনা এড়ানো হতো। স্যান্ডিনিস্তা অফিসাররা সমস্ত জেনারেল স্টাফ ডিরেক্টরেট এবং সামরিক অঞ্চলের প্রধান ছিলেন। সেনাবাহিনীর প্রধান, মেজর জেনারেল জোয়াকুইন কুয়াদ্রা লাকায়ো তার প্রাক-চামোরো অবস্থানেই আসীন ছিলেন। হাম্বারতো ওর্তেগাকে অপসারণের জন্য অভ্যন্তরীণ চাপের মুখোমুখি হয়ে এবং যতদিন স্যান্ডিনিস্তারা সশস্ত্র বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকবে ততদিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য কমে যাওয়ার ঝুঁকির মুখে, চামোরো ঘোষণা করেন যে ওর্তেগাকে ১৯৯৪ সালে প্রতিস্থাপিত করা হবে ওর্তেগা তাকে বরখাস্ত করার জন্য চামোরোর কর্তৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করেন এবং ১৯৯৭ সালে সেনাবাহিনীর সংস্কার কার্যক্রম সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত EPS-এর প্রধান হিসেবে থাকার নিজ অভিপ্রায় পুনর্ব্যক্ত করেন। এই তারিখটি পরবর্তীতে ১৯৯৫ সালের প্রথমার্ধে পৌছে যায়। সেনাবাহিনীর সংস্কারের পদক্ষেপগুলি কর্মীদের শক্তিতে গভীর কাটছাঁট, নিয়োগের বিলুপ্তি এবং মিলিশিয়া বিলুপ্তির সাথে শুরু করা হয়েছিল। সেনাবাহিনীর আকার ১৯৯৩ সালে ৯৭,০০০ সৈন্যের শীর্ষ শক্তি থেকে কমে আনুমানিক ১৫,২০০-এ নেমে আসে, যা স্বেচ্ছায় বহিষ্কার এবং জোরপূর্বক অবসর গ্রহণের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়েছিল। স্যান্ডিনিস্তাসের অধীনে, সেনাবাহিনীর জেনারেল স্টাফরা অসংখ্য শাখা এবং অধিদপ্তরের আর্টিলারি, যুদ্ধের প্রস্তুতি, যোগাযোগ, ফ্রন্টিয়ার গার্ডস, সামরিক নির্মাণ, গোয়েন্দা, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স, প্রশিক্ষণ, অপারেশন, সংগঠন এবং সংহতি, কর্মী এবং লজিস্টিক মূর্ত করে। এই অংশ গুলির বেশিরভাগই ধরে রাখা হয়, যদিও সেগুলিকে ছাঁটা এবং পুনর্গঠিত করা হয়। নিকারাগুয়ান বিমান বাহিনী এবং নৌবাহিনীও সেনাবাহিনীর জেনারেল স্টাফদের অধীনস্থ ছিল। ১৯৯০ সাল থেকে ইপিএস-এর লক্ষ্য ছিল জাতীয় সীমান্তের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের মোকাবিলা করা। এর প্রাথমিক কাজ ছিল প্রাক্তন কন্ট্রা এবং স্যান্ডিনিস্তা সৈন্যদের সশস্ত্র ব্যান্ড দ্বারা সৃষ্ট বিশৃঙ্খলা ও সহিংসতার প্রতিরোধ করা। ১৯৯২ সালের নভেম্বর এবং ডিসেম্বরে, উন্নত বেতন এবং সুবিধার দাবীতে জাতীয় শ্রমিক ফ্রন্টের বিক্ষোভের সময় সহিংসতা প্রতিরোধ করতে জাতীয় পুলিশের পাশাপাশি ইপিএস মোতায়েন করা হয়েছিল। ইপিএস এবং ফ্রন্টিয়ার গার্ডরাও মাদক নিয়ন্ত্রণে পুলিশকে সহায়তা করতে থাকে। একটি ছোট ইপিএস কন্টিনজেন্ট বেসামরিক নাগরিকদের হাতে অস্ত্রের সংখ্যা কমাতে একটি বিশেষ নিরস্ত্রীকরণ ব্রিগেডের ডিমোবিলাইজড কনট্রাসের সাথে কাজ করে। নিকারাগুয়া জাতীয় সেনা, ১৯৯৫-২০০৬ ১৯৯৫ সালে Ejército de Nicaragua সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে পূর্বে কখনোই সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক না হয়ে উঠলেও হয়নি, আরও ঐতিহ্যবাহী মধ্য আমেরিকার সামরিক বাহিনীতে পরিণত হয়। FSLN-এর সাথে সম্পর্ক দুর্বল হওয়ার সাথে সাথে সামরিক নেতারা "হট্টগোল" ছাড়াই নিয়মিতভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন, রাজনৈতিক ক্ষেত্রে জড়িত হওয়া থেকে বিরত থাকেন এবং সামরিক বাহিনীর সামগ্রিক আকার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায়। নিকারাগুয়া ন্যাশনাল আর্মি, ২০০৬-বর্তমান রাষ্ট্রপতি ওর্তেগার অধীনে, জাতীয় সামরিক বাহিনীর উপর FSLN নিয়ন্ত্রণকে শক্তিশালী করার জন্য একাধিক পরিবর্তন ঘটেছে। ২০১০-এর সময়, জাতীয় পরিষদ "একাধিক পরিবর্তন পাস করে যা এই সংস্থাগুলির অভ্যন্তরীণ ক্ষমতা সম্প্রসারণ করার সময় দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর রাজনৈতিককরণের অনুমতি দেয়।" এই পরিবর্তনটি কার্যকরভাবে ১৯৯৫ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত অরাজনৈতিক শক্তির দিকে হওয়া পরিবর্তনকে সম্পুর্ণ মুছে দিয়েছে। তারপরে ২০২৪ সালে, রাষ্ট্রপতি ওর্তেগা একটি সাংবিধানিক সংস্কার সমর্থন করেছিলেন যা প্রতিরক্ষা এবং শাসন মন্ত্রনালয়গুলিকে "নিরাপত্তা বাহিনীর চেইন অফ কমান্ড থেকে সরিয়ে দেয়, তদারকি হ্রাস করে এবং [প্রেসিডেন্ট] ওর্তেগাকে সামরিক ও পুলিশ কমান্ডার নিয়োগের দায়িত্বে রেখে দেয়।" এই পদক্ষেপটি দেশের নিরাপত্তা বাহিনী এবং কর্মীদের উপর রাষ্ট্রপতি ওর্তেগার রাজনৈতিক এবং ব্যক্তিগত নিয়ন্ত্রণকে বাড়িয়ে তোলে। রাষ্ট্রপতি ওর্তেগা এছাড়াও দুটি ভিন্ন জাতীয় নিরাপত্তা উদ্যোগের মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতাকে শক্তিশালী করেছেন। ২০১৫ সালে, সার্বভৌম নিরাপত্তা আইন, "অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক নিরাপত্তার মধ্যে পার্থক্যসমূহ মুছে দিয়েছে এবং ওর্তেগা সরকারকে রাষ্ট্র, সমাজ বা অর্থনীতির জন্য হুমকি বলে মনে করা কোনো ব্যক্তি বা সত্তার বিরুদ্ধে বলপ্রয়োগ করার ব্যাপক ক্ষমতা দিয়েছে।" সার্বভৌম নিরাপত্তা আইন ওর্তেগা প্রশাসনকে নিকারাগুয়ার সংবিধানের সুরক্ষিত মৌলিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের অধিকার প্রদান করেছে, যদি সরকার প্রয়োজন মনে করে। এছাড়াও, সিপিসি গুলি "পরিবার, সম্প্রদায় এবং জীবন মন্ত্রক দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে।" এই মন্ত্রিসভাগুলি পুলিশের সাথে যুক্ত এবং সরকারকে বিভিন্ন সম্প্রদায়কে সার্বক্ষণিক নজরদারির মধ্যে রাখার উপায় সরবরাহ করে। সমসাময়িক সময়ে, উদ্দেশ্য ও কাঠামোর ক্ষেত্রে সামরিক বাহিনীতে একাধিক পরিবর্তন ঘটেছে। সামরিক বাহিনী বর্তমানে জাতীয় প্রতিরক্ষা, জননিরাপত্তা, নাগরিক প্রতিরক্ষা এবং জাতীয় উন্নয়নের জন্য কাজ করে। ২০১৪ সালে, প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতার সম্প্রসারণ সামরিক বাহিনীকে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা উদ্যোগে অধিকতর সম্পৃক্ততার সুযোগ দেয়। নিকারাগুয়ার ন্যাশনাল আর্মির অন্য যে কোনো প্রতিষ্ঠানের চেয়ে বেশি পাবলিক অনুমোদন রেটিং রয়েছে। তথ্যসূত্র নিকারাগুয়ার সামরিক বাহিনী
https://en.wikipedia.org/wiki/Nicaraguan_Armed_Forces
Nicaraguan Armed Forces
The Nicaraguan Armed Forces (Spanish: Fuerzas Armadas de Nicaragua) are the military forces of Nicaragua. There are three branches: the Navy, the Army, and Air Force.
1463910
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%20%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BE
ভীমসেন থাপা
ভীমসেন থাপা ( (আগস্ট ১৭৭৫ - আগস্ট ৫, ১৮৩৯) নেপালের দ্বিতীয় এবং দীর্ঘতম মেয়াদী মুখতিয়ার (প্রধানমন্ত্রীর মতো পদ) ও নেপালের জাতীয নায়ক ছিলেন। ভীমসেন থাপা রাজা রণ বাহাদুর শাহের রাজকীয় সচিব এবং উপদেষ্টা হওয়ার পর ক্ষমতায় আসেন। ভীমসেন থাপা ১৮০০ সালে রণ বাহাদুরের সাথে ভারতের বারাণসীতে নির্বাসনে বসবাস করতে গিয়েছিলেন। এই কৃতজ্ঞতার কারণেই রণ বাহাদুর শাহ নতুন সম্প্রসারিত সরকারে ভীমসেন থাপাকে কাজী (মন্ত্রীর মতো) পদে নিয়োগ করেছিলেন। ১৮০৬ সালে, যখন রণ বাহাদুর শাহ তার সৎ ভাই শের বাহাদুর শাহ কর্তৃক নিহত হন, ভীমসেন থাপা ৯৩ জনকে হত্যা করে নেপালের মুখতিয়ার (প্রধানমন্ত্রীর মতো পদ) হন। তিনি নেপালের দীর্ঘতম মেয়াদের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে ব্যাপকভাবে পরিচিত এবং রাজা মহেন্দ্র বীর বিক্রম শাহ কর্তৃক "নেপালের জাতীয় নায়কদের" মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হন। ভীমসেন থাপার প্রধানমন্ত্রীত্বের সময় নেপাল রাজ্য উল্লেখযোগ্যভাবে প্রসারিত হয়েছিল। এ থেকে প্রমাণিত হতে পারে যে, সে সময় এই সাম্রাজ্যের সীমানা পশ্চিমে শতদ্রু নদী এবং পূর্বে তিস্তা নদী পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। ১৮১৪-১৮১৬ সালের বিধ্বংসী ইংরেজ-নেপাল যুদ্ধে ফলস্বরূপ নেপালকে সুগৌলি চুক্তি স্বাক্ষর করে তার এক তৃতীয়াংশ অঞ্চল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছে হস্তান্তর করতে হয়েছিল। এই যুদ্ধে পরাজয়ের ফলে নেপালে ব্রিটিশ রেসিডেন্সির স্থায়িত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮১৬ সালে, অল্প বয়সে রাজা গীর্বাণযুদ্ধ বিক্রম শাহের মৃত্যু, তাঁর উত্তরসূরি রাজা রাজেন্দ্র বিক্রম শাহ অল্প বয়স হওয়ার কারনে রানী ললিত ত্রিপুরা সুন্দরী (রণবাহাদুর শাহের কনিষ্ঠ স্ত্রী) এবং কিছু সভাসদের সমর্থনের কারণে, ভীমসেন থাপা ব্রিটিশ যুদ্ধে পরাজিত হওয়া সত্ত্বেও ক্ষমতায় ছিলেন। ১৮৩২ সালে তাঁর সমর্থক রানী ললিত ত্রিপুরা সুন্দরীর মৃত্যু এবং রাজা রাজেন্দ্র বিক্রম শাহের যৌবনের পরে ভীমসেন থাপার শক্তি স্থিতিশীল হয়। ভীমসেন থাপাকে ১৮০৪ সালে দামোদর পাঁডের হত্যার পরিকল্পনাকারী হিসাবে বিবেচনা করা হয়। বিরোধী সভাসদদের নানা ষড়যন্ত্র ও কার্যকলাপের কারণে ভীমসেন থাপা অবশেষে ১৮৩৯ সালে কারারুদ্ধ হন এবং সেখানেই তিনি আত্মহত্যা করেন। তবে তার মৃত্যুর পরও অভ্যন্তরীণ বিতর্ক কম হয়নি এবং এর ফলে রাণা শাসনের উত্থান ঘটে। তথ্যসূত্র ১৭৭৫-এ জন্ম ১৮৩৯-এ মৃত্যু নেপালের প্রধানমন্ত্রী মৃত ব্যক্তি গোর্খা নেপালের ইতিহাস নেপালি হিন্দু গোর্খা জেলার ব্যক্তি আত্মহননকারী রাজনীতিবিদ
https://en.wikipedia.org/wiki/Bhimsen_Thapa
Bhimsen Thapa
Bhimsen Thapa (Nepali: भीमसेन थापा (August 1775 – 29 July 1839)) was a Nepalese statesman who served as the Mukhtiyar (equivalent to prime minister) and de facto ruler of Nepal from 1806 to 1837. He is widely known as the longest-serving prime minister of Nepal and was inducted into the "National heroes of Nepal" by King Mahendra Bir Bikram Shah. Born into an ordinary military family in the Gorkha Kingdom, Bhimsen first came close to the Crown Prince Rana Bahadur Shah at an early age in 1785. In 1798, he was recruited as a bodyguard for the King by his father. Thereafter, he rose to influence after helping the exiled ex-King Rana Bahadur Shah engineer his return to power in 1804. In gratitude, Rana Bahadur made Bhimsen a Kaji (equivalent to a minister) of the newly formed government. Rana Bahadur's assassination by his stepbrother Sher Bahadur Shah in 1806 led Bhimsen to initiate investigations into the context in which he ordered the death penalty for ninety-three people popularly known as the 1806 Bhandarkhal massacre, after which he claimed the title of Mukhtiyar (equivalent to prime minister) himself. The death of King Girvan Yuddha Bikram Shah in 1816 at the immature age of 17, with his heir, King Rajendra Bikram Shah being only 3 years old, along with the support from Queen Tripurasundari (the junior queen of Rana Bahadur Shah) allowed him to remain in power even after Nepal's defeat in the Anglo-Nepalese War. After the death of Queen Tripurasundari in 1832, the intrigues of the newly adult King Rajendra, the conspiracies and infightings with the British envoy Brian Houghton Hodgson, Senior Queen Samrajya Laxmi Devi and the rival courtiers (especially the Kala Pandes, who held Bhimsen Thapa responsible for the death of Damodar Pande in 1804) finally led to his imprisonment on false charges of the murder of an infant prince and ultimately his death by suicide in 1839. Bhimsen is remembered for being the first Nepalese statesman to fully comprehend the British system of protectorate in India carried out by Lord Wellesley and his subsequent activities to keep British authorities at bay and prevent the Kingdom of Nepal from being a part of the British Empire through long and persistent anti-British politics during both wartime and peacetime. The territorial expanse of the Gurkha empire had reached its greatest extent from the Sutlej River in the west to the Teesta river in the east during his prime ministership. However, Nepal entered into a disastrous Anglo-Nepalese War with the partially British Empire-owned East India Company lasting from 1814 to 1816, which was concluded with the Treaty of Sugauli, by which Nepal lost almost one-third of its land. He is widely remembered for bringing about a large number of social, religious, economic, and administrative reforms, as well as the modernization of the Nepalese Army on the template of the French military forces. During his lifetime, he commissioned the construction of many temples and monuments including the highly famed Dharahara also known as Bhimsen Stambha ("Bhimsen Tower"). Widely considered one of the 19th century's most significant figures in Nepalese history, Bhimsen is seen as a patriotic, clever, and diplomatic statesman who played an important role in defending his country against then-widespread British colonial imperialism in South Asia. His foreign policy was largely motivated by rational national interest, national sustenance and nationalism. He is also well praised as a reformer and for his efficient systematization and management of the state administration, programmes and policies. However, he has been criticized for instigating an inhumane political massacre in his early political career, the elimination of his political rivals and the consolidation of political and military power within his family.
1463913
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%20%E0%A6%9C%E0%A6%BF%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%20%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
৪র্থ জি সিনে পুরস্কার
৪র্থ লাক্স জি সিনে পুরস্কার ২০০০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সেরা ভারতীয় হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্রসমূহকে স্বীকৃতি প্রদান করে। অনুষ্ঠানটি ২০০১ সালের ১৭ই মার্চ মুম্বইয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন শাহরুখ খান ও নন্দনা সেন। কাহো না... প্যায়ার হ্যায় সর্বাধিক নয়টি পুরস্কার অর্জন করে। এছাড়া ফিজা ও রিফিউজি দুটি করে পুরস্কার অর্জন করে। বিজয়ী ও মনোনীত নিচে বিজয়ী ও মনোনীতদের তালিকা দেওয়া হল। বিজয়ীদের নাম গাঢ় বর্ণে উল্লেখ করা হয়েছে। দর্শকের পছন্দ সমালোচক পুরস্কার বিশেষ পুরস্কার আরও দেখুন ২০০০ সালের হিন্দি চলচ্চিত্রের তালিকা ২য় আইফা পুরস্কার ৪৬তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ দাপ্তরিক ওয়েবসাইট জি সিনে পুরস্কার ২০০০-এর চলচ্চিত্র পুরস্কার ভারতে জানুয়ারি ২০০১-এর ঘটনাবলি
null
null
null
1463938
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%AA%20%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%A8%20%E0%A6%85%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%E2%80%93%20%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বাস্কেটবল – পুরুষদের টুর্নামেন্ট
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বাস্কেটবল ইভেন্টের পুরুষদের ৫x৫ বাস্কেটবল টুর্নামেন্ট ফ্রান্সের প্যারিস শহরে, ২৭ জুলাই থেকে ১০ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। ম্যাচগুলি পিয়ের মরোঁ স্টেডিয়াম ও অ্যাকোর এরিনাতে খেলা হবে। ফরম্যাট বারোটি দলকে চারটি দলের তিনটি গ্রুপে ভাগ করা হবে এবং প্রতিটি গ্রুপের মধ্যে একটি করে রাউন্ড-রবিন অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি গ্রুপের প্রথম এবং দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দল কোয়ার্টার ফাইনালে যায় এবং পাশাপাশি দুটি সেরা তৃতীয় স্থান অধিকার করে। প্রাথমিক রাউন্ডের পরে, দলগুলিকে তাদের ফলাফল অনুসারে গ্রুপ করা হবে এবং কোয়ার্টার ফাইনালের জন্য গ্রুপগুলির মধ্যে একটি ড্র জোড়া দল হবে। ড্রয়ের জন্য দলগুলিকে চারটি পটে বাছাই করা হবে, যার মধ্যে শীর্ষ দুই-র্যাঙ্কযুক্ত দল (পট ডি), ৩য়-৪র্থ র‌্যাঙ্কড দল (পট ই), ৫-৬ তম র‌্যাঙ্কড দল (পট এফ) এবং ৭-৮ম র‌্যাঙ্কড দল (পট জি)। পট ডি-এর দলগুলি পট জি-এর একটি দলের মুখোমুখি হয় এবং পট ই-এর দলগুলি পট এফ-এর একটি দল৷ একই গ্রুপের দলগুলি আবার একে অপরের মুখোমুখি হতে পারে না৷ পট ডি থেকে উভয় দল সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করলে, তারা একে অপরের বিরুদ্ধে খেলতে পারবে না। উত্তীর্ণ দল রেফারি পরিচালনার জন্য নিম্নলিখিত ৩০ জন রেফারির নাম ঘোষণা করা হয়: হুয়ান ফার্নান্ডেজ জেমস বয়ার আদেমির জুরাপভিচ ম্যাথিউ কালিও মারিপিয়ে মালো মার্টিন ভুলিচ ম্যাজ ফর্সবার্গ কার্লোস পেরালতা ইয়োহান রসো পিটার প্রাখ তাকাকি কাতো ইয়েভজেনি মিখেইয়েভ মার্টিন্স কজলভস্কিস গাতিস সালিন্স রাবাহ নুজাইম ইয়ান ডেভিডসন ওমর বারমুডেজ ভায়োলা জিওর্জি জুলিও আনায়া ওজচেক লিসকা জনি বাতিস্তা রবার্ট ভাজকুয়েজ বোরিস ক্রেজিচ লুইস কাস্তিলো আরিয়াদনা চুয়েকা আন্তোনিও কোনদে আন্দ্রেস বারটেল অ্যামি বোনার ব্লাঙ্কা বার্নস জেনা রেনিউ গ্রুপ পর্ব গ্রুপ এ গ্রুপ বি গ্রুপ সি নক-আউট পর্ব তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট স্বাগতিক ফ্রান্সে আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বাস্কেটবল ২০২৪-এ বাস্কেটবল
null
null
null
1463941
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A9%E0%A6%AF%E0%A6%BC%20%E0%A6%9C%E0%A6%BF%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%20%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
৩য় জি সিনে পুরস্কার
৩য় লাক্স জি সিনে পুরস্কার ২০০০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সেরা ভারতীয় হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্রসমূহকে স্বীকৃতি প্রদান করে। জি এন্টারটেইনমেন্ট এন্টারপ্রাইজেস কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানটি ২০০০ সালের ১১ই মার্চ মুম্বইয়ের আন্ধেরী স্পোর্টস কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত হয়। হাম দিল দে চুকে সনম সর্বাধিক ২৫টি মনোনয়ন লাভ করে। এরপর হাম সাথ-সাথ হ্যাঁয় ১২টি এবং সরফরোশ ও তাল ১১টি করে মনোনয়ন লাভ করে। সালমান খান বিবি নাম্বার ওয়ান ও হাম সাথ-সাথ হ্যাঁয় চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে দুটি মনোনয়ন লাভ করেন। হাম দিল দে চুকে সনম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ পরিচালক (সঞ্জয় লীলা ভন্সালী) ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (ঐশ্বর্যা রাই)-সহ ১১টি পুরস্কার অর্জন করে। এরপর তাল ৪টি এবং বাস্তব - দ্য রিয়্যালটি, সরফরোশ ও হাম সাথ-সাথ হ্যাঁয় ২টি করে পুরস্কার অর্জন করে। বিজয়ী ও মনোনীত নিচে বিজয়ী ও মনোনীতদের তালিকা দেওয়া হল। বিজয়ীদের নাম গাঢ় বর্ণে উল্লেখ করা হয়েছে। জনপ্রিয় পুরস্কার কারিগরী পুরস্কার বিশেষ পুরস্কার একাধিক পুরস্কার ও মনোনয়ন আরও দেখুন ১৯৯৯ সালের হিন্দি চলচ্চিত্রের তালিকা ১ম আইফা পুরস্কার ৪৫তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ দাপ্তরিক ওয়েবসাইট জি সিনে পুরস্কার ১৯৯৯-এর চলচ্চিত্র পুরস্কার ভারতে মার্চ ২০০০-এর ঘটনাবলি
https://en.wikipedia.org/wiki/2000_Zee_Cine_Awards
2000 Zee Cine Awards
The 3rd Zee Cine Awards also The 3rd Lux Zee Cine Awards ceremony, presented by Zee Entertainment Enterprises, honored the best Indian Hindi-language films of 1999. The ceremony was held on 11 March 2000 at Andheri Sports Complex, Mumbai. Hum Dil De Chuke Sanam led the ceremony with 25 nominations, followed by Hum Saath-Saath Hain with 12 nominations, and Sarfarosh and Taal with 11 nominations each. Hum Dil De Chuke Sanam won 11 awards, including Best Film, Best Director (for Sanjay Leela Bhansali) and Best Actress (for Aishwarya Rai), thus becoming the most-awarded film at the ceremony.
1463951
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A6%AF%E0%A6%BC%20%E0%A6%9C%E0%A6%BF%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%20%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
২য় জি সিনে পুরস্কার
২য় লাক্স জি সিনে পুরস্কার ১৯৯৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সেরা ভারতীয় হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্রসমূহকে স্বীকৃতি প্রদান করে। অনুষ্ঠানটি ১৯৯৯ সালের ১৪ই মার্চ মুম্বইয়ে অনুষ্ঠিত হয়। কুছ কুছ হোতা হ্যায় সর্বাধিক নয়টি পুরস্কার অর্জন করে। বিজয়ী ও মনোনীত নিচে বিজয়ী ও মনোনীতদের তালিকা দেওয়া হল। বিজয়ীদের নাম গাঢ় বর্ণে উল্লেখ করা হয়েছে। দর্শকের পছন্দ সমালোচক পুরস্কার বিশেষ পুরস্কার আরও দেখুন ১৯৯৮ সালের হিন্দি চলচ্চিত্রের তালিকা ৪৪তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ দাপ্তরিক ওয়েবসাইট জি সিনে পুরস্কার ১৯৯৮-এর চলচ্চিত্র পুরস্কার ভারতে মার্চ ১৯৯৯-এর ঘটনাবলি
null
null
null
1463958
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%AA%20%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%20%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B7%20%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F%20%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%20%E0%A6%B8%E0%A6%AB%E0%A6%B0
২০২৪ জিম্বাবুয়ে পুরুষ ক্রিকেট দলের আয়ারল্যান্ড সফর
জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট দলের বিরুদ্ধে ১টি টেস্ট ম্যাচ খেলতে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে আয়ারল্যান্ড সফর করছিল। ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে, ক্রিকেট আয়ারল্যান্ড (সিআই) সফরের জন্য ফিক্সচার প্রকাশ করেছিল। সফরটি একটি টেস্ট ম্যাচ নিয়ে গঠিত, যেটি দুই দলের মধ্যে এই ধরনের প্রথম ম্যাচ এবং বেলফাস্টের স্টরমন্ট ক্রিকেট গ্রাউন্ডে প্রথম আন্তর্জাতিক টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। দলীয় সদস্য একমাত্র টেস্ট ম্যাচ টীকা তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ইএসপিএনক্রিকইনফোতে সিরিজের প্রধান পাতা ২০২৪-এ জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট আইরিশ ক্রিকেটে ২০২৪ ২০২৪-এ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতা জিম্বাবুয়ের আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট সফর
https://en.wikipedia.org/wiki/Zimbabwean_cricket_team_in_Ireland_in_2024
Zimbabwean cricket team in Ireland in 2024
The Zimbabwe cricket team toured Ireland in July 2024 to play the Ireland cricket team. The tour consisted of one Test match, which was the first such match between the two teams and the first Test played at Stormont cricket ground in Belfast. Ireland won the match.
1463960
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2
ন্যাথান হ্যারিয়েল
ন্যাথান লি উইলিয়াম হ্যারিয়েল (; জন্ম: ২৩ এপ্রিল ২০০১; ন্যাথান হ্যারিয়েল নামে সুপরিচিত) হলেন একজন মার্কিন পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে মার্কিন ক্লাব ফিলাডেলফিয়া ইউনিয়নের হয়ে রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। তিনি মূলত ডান পার্শ্বীয় রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে কেন্দ্রীয় রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। ২০১৮ সালে, হ্যারিয়েল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অনূর্ধ্ব-১৮ দলের হয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। প্রারম্ভিক জীবন ন্যাথান লি উইলিয়াম হ্যারিয়েল ২০০১ সালের ২৩শে এপ্রিল তারিখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন। আন্তর্জাতিক ফুটবল হ্যারিয়েল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অনূর্ধ্ব-১৮, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অনূর্ধ্ব-১৯, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অনূর্ধ্ব-২০ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ২০১৮ সালের ২২শে আগস্ট তারিখে তিনি বুলগেরিয়া অনূর্ধ্ব-১৮ দলের বিরুদ্ধে ম্যাচে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অনূর্ধ্ব-১৮ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। হ্যারিয়েল ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য প্রকাশিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অলিম্পিক দলে স্থান পেয়েছেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ২০০১-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি মার্কিন ফুটবলার ফুটবল রক্ষণভাগের খেলোয়াড় ফিলাডেলফিয়া ইউনিয়নের খেলোয়াড় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনূর্ধ্ব-২০ আন্তর্জাতিক ফুটবলার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনূর্ধ্ব-২৩ আন্তর্জাতিক ফুটবলার ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার
null
null
null
1463962
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%2C%20%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
মিরপুর থানা, কুষ্টিয়া
মিরপুর থানা কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলার একটি থানা। মিরপুর উপজেলা নিয়ে এই থানা গঠিত। থানাটি ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। আওতাধীন এলাকা মিরপুর থানার অধীনে একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে। পৌরসভা মিরপুর পৌরসভা ইউনিয়ন পরিষদ আমবাড়িয়া ইউনিয়ন আমলা ইউনিয়ন কুর্শা ইউনিয়ন চিথলিয়া ইউনিয়ন ছাতিয়ান ইউনিয়ন তালবাড়ীয়া ইউনিয়ন ধুবইল ইউনিয়ন পোড়াদহ ইউনিয়ন ফুলবাড়ীয়া ইউনিয়ন বহলবাড়ীয়া ইউনিয়ন বারুইপাড়া ইউনিয়ন মালিহাদ ইউনিয়ন সদরপুর ইউনিয়ন পুলিশ ক্যাম্প মিরপুর থানায় ৭টি স্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প ও ১টি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প রয়েছে। স্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প আমলা পুলিশ ক্যাম্প আহম্মদপুর পুলিশ ক্যাম্প কাকিলাদহ পুলিশ ক্যাম্প তালবাড়ীয়া পুলিশ ক্যাম্প মাজিহাট পুলিশ ক্যাম্প শন্দহ পুলিশ ক্যাম্প হালসা পুলিশ ক্যাম্প অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প মালিদাহ পুলিশ ক্যাম্প তথ্যসূত্র মিরপুর মিরপুর উপজেলা কুষ্টিয়া জেলার থানা ১৮৮৫-এ ব্রিটিশ ভারতে প্রতিষ্ঠিত
null
null
null
1463965
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A7%8E%E0%A6%AD%E0%A6%BE
সাৎভা
সাৎভা (English: Saatva) হল একটি আমেরিকান ব্যক্তিগতভাবে অনুষ্ঠিত ই-কমার্স কোম্পানি যেটি বিলাসবহুল তোশক বিশেষজ্ঞ এবং নিউ ইয়র্ক সিটিতে অবস্থিত যার একটি দ্বিতীয় প্রধান অফিস অস্টিন, টেক্সাসে রয়েছে। ২০১১ সালে চালু হওয়া, সাৎভা ছিল প্রথম কোম্পানীগুলির মধ্যে একটি যারা সরাসরি-টু-ভোক্তা ব্যবসায়িক মডেল বাস্তবায়ন করে। ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল প্রধান প্রত্যক্ষ-থেকে-ভোক্তা ম্যাট্রেস ব্র্যান্ড, সাৎভা কোন পাইকারি চ্যানেল ছাড়াই ২০২২ সালে সরাসরি বার্ষিক আয় ৫০০ মিলিয়ন US$-এর কাছাকাছি নিয়ে আসবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। ২০১৫ সালে, সাৎভা বছরের জন্য শীর্ষ ৫০০ খুচরা বিক্রেতার তালিকায় #১০১ র‍্যাঙ্ক করে। সাৎভা ম্যাট্রেসগুলি ২০১৬ সালে তাঁত এবং পাতা, একটি পরিবেশ-বান্ধব ব্র্যান্ডের বিলাসবহুল মেমরি ফোম ম্যাট্রেস এবং তাদের হাই-এন্ড জেনহেভেন ম্যাট্রেস চালু করে এর সরাসরি-ভোক্তা প্রতিযোগিতার বিপরীতে, সাৎভা একটি বাক্সে এর গদিগুলিকে সংকুচিত করে না। বরং, কোম্পানিটি তার ১৯টি কারখানা এবং ১৫৯টি বিতরণ কেন্দ্রের মধ্যে বিনামূল্যে ডেলিভারি এবং ম্যাট্রেস অপসারণ প্রদান করে। সাৎভার পর থেকে বিলাসবহুল বিছানা, উচ্চ-সম্পন্ন বিছানা এবং বিছানার ফ্রেম এবং প্রতিটি প্রধান বিভাগে গদির বিস্তৃত নির্বাচন অন্তর্ভুক্ত করার জন্য তাদের অফারটি প্রসারিত করেছে। নিউ ইয়র্ক সিটিতে সাতভার ফ্ল্যাগশিপ স্টোর রয়েছে; ওয়াশিংটন ডিসি; লস এঞ্জেলেস; এবং সান ফ্রান্সিসকো। বস্টন, শার্লট, শিকাগো, ডালাস, অরল্যান্ডো, প্যারামাস, ফিলাডেলফিয়া, পোর্টল্যান্ড, ওরেগন-এর মতো বাজারে প্রতি মাসে একের গতিতে নতুন স্টোর চালু হওয়ার সাথে Saatva-এর খুচরা পদচিহ্ন দ্রুত প্রসারিত হচ্ছে।, সান দিয়েগো এবং সিয়াটেল।
https://en.wikipedia.org/wiki/Saatva
Saatva
Saatva is an American privately held e-commerce company that specializes in luxury mattresses and is based in New York City with a second major office in Austin, Texas. Launched in 2011, Saatva was one of the first companies to implement the direct-to-consumer business model. The fastest growing major direct-to-consumer mattress brand from 2019 to 2021, Saatva is estimated to bring in close to $500M in direct annual revenue in 2022 with no wholesale channels. In 2015, Saatva ranked #101 on Inc's list of the top 500 retailers for the year. Saatva mattresses launched Loom and Leaf, an eco-friendly brand of luxury memory foam mattresses and their high-end Zenhaven mattress in 2016. Unlike its direct-to-consumer competition, Saatva does not compress its mattresses in a box. Rather, the company provides free delivery and mattress removal out of its 19 factories and 159 distribution centers. Saatva has since expanded their offering to include luxury bedding, high-end beds and bed frames, and a wide-selection of mattresses in every major category. Saatva has flagship stores in New York City; Washington, D.C.; Los Angeles; and San Francisco. Saatva's retail footprint is expanding rapidly with new stores launching at the pace of one a month in markets such as Boston, Charlotte, Chicago, Dallas, Orlando, Paramus, Philadelphia, Portland, OR., San Diego, and Seattle.
1463966
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%20%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE
নিমালি পেরেরা
নিমালি পেরেরা (জন্ম ১৩ ডিসেম্বর ১৯৯০) একজন শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট আম্পায়ার। তিনি বর্তমানে আইসিসি আম্পায়ারদের উন্নয়ন প্যানেলের সদস্য। তিনি ২০২৩ সালের আইসিসি মহিলা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলায় দাঁড়ানোর জন্য আইসিসি কর্তৃক নামীকৃত মহিলা আম্পায়ারদের একজন। নিমালি পেরেরা ঘরোয়া ক্রিকেটে শ্রীলঙ্কা আর্মি স্পোর্টস ক্লাবের হয়ে খেলেছেন। কর্মজীবন ২০২২ সালের জুলাই মাসে, তিনি প্রথমবারের মতো আইসিসির উন্নয়ন প্যানেলে যুক্ত হন। তিনি শ্রীলঙ্কার প্রথম মহিলা আম্পায়ার যিনি টি২০ বিশ্বকাপে অংশ নেন। তিনি ২০২২ সালে মেজর ক্লাব লিমিটেড ওভার টুর্নামেন্টে লিস্ট এ ম্যাচে দায়িত্ব পালন করেন এবং ১৯ জুলাই ২০২২-এ পানাদুরা এবং ক্যান্ডির মধ্যে তিনি তার প্রথম লিস্ট এ ম্যাচে দাঁড়িয়েছিলেন। ২০২২ সালের ২রা অক্টোবর মালয়েশিয়া ও পাকিস্তানের মধ্যকার খেলায় ২০২২ মহিলা টি২০ এশিয়া কাপে তিনি তার প্রথম মহিলাদের টি২০ আন্তর্জাতিক (ডাব্লিউটি২০আই) আম্পায়ার হিসেবে দাঁড়িয়েছিলেন। তিনি নিউজিল্যান্ডের কিম কটনের সাথে ২০২৩ সালের আইসিসি মহিলা টি২০ বিশ্বকাপের ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার সেমি-ফাইনাল ম্যাচেও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২৯ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম মহিলা একদিনের আন্তর্জাতিক (ডাব্লিউওডিআই) তে দাঁড়িয়েছিলেন, যখন বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কায় সফর করেছিল। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ১৯৯০-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি মহিলা ক্রিকেট আম্পায়ার শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট আম্পায়ার
https://en.wikipedia.org/wiki/Nimali_Perera
Nimali Perera
Nimali Perera (born 13 December 1990) is a Sri Lankan cricket umpire. She is currently a member of Development Panel of ICC Umpires. She was one of the female umpires named by the ICC to stand in matches in the 2023 ICC Women's T20 World Cup. Perera played for Sri Lanka Army Sports Club in domestic cricket.
1463971
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B2%20%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE
মিশেল পেরেরা
জেরেলিন মিশেল পেরেরা (জন্ম ১২ আগস্ট ১৯৮২) একজন শ্রীলঙ্কার মহিলা ক্রিকেটার। তিনি ২০০৫ মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের সদস্য ছিলেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ১৯৮২-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি শ্রীলঙ্কার মহিলা ক্রিকেটার শ্রীলঙ্কা মহিলা একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার কোল্টস ক্রিকেট ক্লাবের ক্রিকেটার ত্রিনকোমালির ব্যক্তি
https://en.wikipedia.org/wiki/Michell_Pereira
Michell Pereira
Jereleen Michell Pereira (born 12 August 1982) is a Sri Lankan woman cricketer. She was a member of the Sri Lankan cricket team at the 2005 Women's Cricket World Cup.
1463976
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%81%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%AD%E0%A6%BE
দেদুনু সিলভা
দেদুনু সিলভা (জন্ম ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৮) একজন শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন ক্রিকেটার।২০২৩ সালের জানুয়ারিতে, তাকে ২০২৩ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ মহিলা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য মাঠের আম্পায়ারদের একজন হিসাবে নামকরণ করা হয়েছিল। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ১৯৭৮-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি শ্রীলঙ্কার মহিলা ক্রিকেটার শ্রীলঙ্কা মহিলা একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার শ্রীলঙ্কা মহিলা টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট আম্পায়ার শ্রীলঙ্কার টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আম্পায়ার কলম্বোর ক্রিকেটার মারির মহিলা ক্রিকেটার স্লিমলাইন স্পোর্ট ক্লাব মহিলা ক্রিকেটার
https://en.wikipedia.org/wiki/Dedunu_Silva
Dedunu Silva
Dedunu Silva (born 12 February 1978) is a Sri Lankan former cricketer. In January 2023, she was named as one of the on-field umpires for the 2023 ICC Under-19 Women's T20 World Cup.
1463993
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8%20%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%A8
নোরিন কালহেইন
নোরিন এম. কালহেইন একজন মার্কিন ব্যবসায়ী এবং নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের বর্তমান নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট, তাদের গ্লোবাল কর্পোরেট ক্লায়েন্ট গ্রুপ পরিচালনা করছেন। কালহেইন এক্সচেঞ্জের প্রাথমিক পাবলিক অফার প্রক্রিয়া এবং নতুন তালিকা আকৃষ্ট করার জন্য তাদের বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টা পরিচালনা করেন। উপরন্তু, তিনি পেপ বয়েজের একজন নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট, মিউচুয়াল অফ আমেরিকা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের পরিচালক এবং মার্কো পোলো নেটওয়ার্কের পরিচালক হিসেবে কাজ করেন। জীবনী কালহেইন ব্যালিলংফোর্ড, কাউন্টি কেরির আইরিশ অভিবাসীদের জন্মগ্রহণকারী সাত সন্তানের মধ্যে সবার বড়। তিনি ১৯৭০ সালের রোজ অফ ট্র্যালি প্রতিযোগিতায় নিউ ইয়র্ক থেকে একজন অংশগ্রহণকারী ছিলেন। নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জে-তে যোগদানের আগে তিনি আইবিএম-এ ২০ বছর কাটিয়েছেন, অতি সম্প্রতি সিকিউরিটিজ শিল্পের বিজনেস ইউনিট এক্সিকিউটিভ হিসেবে। এই অবস্থানে তার দায়িত্বগুলির মধ্যে প্রধান দেশীয় নিরাপত্তা সম্পর্কীয় ফার্মগুলির জন্য বিক্রয়, পরিষেবা এবং সম্পর্ক পরিচালনা অন্তর্ভুক্ত ছিল। কলেজের পরপরই, তিনি নিউইয়র্কের ওয়েস্টচেস্টার কাউন্টির ক্যাথলিক স্কুলে শিক্ষক হিসেবে পাঁচ বছর অতিবাহিত করেন। কালহেইন এনওয়াইএসই-এর ম্যানেজমেন্ট কমিটিতে কাজ করেন এবং নিউ ইয়র্কের ইকোনমিক ক্লাবের সদস্য। তিনি ম্যানহাটান কমিউনিটি কলেজের বরোর ফান্ড রাইজিং বোর্ডের পাশাপাশি কলেজ অফ মাউন্ট সেন্ট ভিনসেন্টের বোর্ডেও কাজ করেন, তার আলমা মা, এবং কলেজ অফ নিউ রোচেল থেকে বিশেষ শিক্ষায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলে ছয় সপ্তাহের অ্যাডভান্সড ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রামে যোগ দেন। তথ্যসূত্র
https://en.wikipedia.org/wiki/Noreen_Culhane
Noreen Culhane
Noreen M. Culhane is an American businesswoman and current executive vice president of the New York Stock Exchange, directing their Global Corporate Client Group. Culhane also manages the Exchange's initial public offering process and their worldwide efforts to attract new listings. Additionally, she serves as an executive vice president of Pep Boys, director of Mutual of America Capital Management and director of the Marco Polo Network.
1464001
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%AA%20%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%A8%20%E0%A6%85%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%E2%80%93%20%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বাস্কেটবল – মহিলাদের টুর্নামেন্ট
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বাস্কেটবল ইভেন্টের মহিলাদের ৫x৫ বাস্কেটবল টুর্নামেন্ট ফ্রান্সের প্যারিস শহরে, ২৮ জুলাই থেকে ১১ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। ম্যাচগুলি পিয়ের মরোঁ স্টেডিয়াম ও অ্যাকোর এরিনাতে খেলা হবে। ফরম্যাট বারোটি দলকে চারটি দলের তিনটি গ্রুপে ভাগ করা হবে এবং প্রতিটি গ্রুপের মধ্যে একটি করে রাউন্ড-রবিন অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি গ্রুপের প্রথম এবং দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দল কোয়ার্টার ফাইনালে যায় এবং পাশাপাশি দুটি সেরা তৃতীয় স্থান অধিকার করে। প্রাথমিক রাউন্ডের পরে, দলগুলিকে তাদের ফলাফল অনুসারে গ্রুপ করা হবে এবং কোয়ার্টার ফাইনালের জন্য গ্রুপগুলির মধ্যে একটি ড্র জোড়া দল হবে। ড্রয়ের জন্য দলগুলিকে চারটি পটে বাছাই করা হবে, যার মধ্যে শীর্ষ দুই-র্যাঙ্কযুক্ত দল (পট ডি), ৩য়-৪র্থ র‌্যাঙ্কড দল (পট ই), ৫-৬ তম র‌্যাঙ্কড দল (পট এফ) এবং ৭-৮ম র‌্যাঙ্কড দল (পট জি)। পট ডি-এর দলগুলি পট জি-এর একটি দলের মুখোমুখি হয় এবং পট ই-এর দলগুলি পট এফ-এর একটি দল৷ একই গ্রুপের দলগুলি আবার একে অপরের মুখোমুখি হতে পারে না৷ পট ডি থেকে উভয় দল সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করলে, তারা একে অপরের বিরুদ্ধে খেলতে পারবে না। উত্তীর্ণ দল রেফারি পরিচালনার জন্য নিম্নলিখিত ৩০ জন রেফারির নাম ঘোষণা করা হয়: হুয়ান ফার্নান্ডেজ জেমস বয়ার আদেমির জুরাপভিচ ম্যাথিউ কালিও মারিপিয়ে মালো মার্টিন ভুলিচ ম্যাজ ফর্সবার্গ কার্লোস পেরালতা ইয়োহান রসো পিটার প্রাখ তাকাকি কাতো ইয়েভজেনি মিখেইয়েভ মার্টিন্স কজলভস্কিস গাতিস সালিন্স রাবাহ নুজাইম ইয়ান ডেভিডসন ওমর বারমুডেজ ভায়োলা জিওর্জি জুলিও আনায়া ওজচেক লিসকা জনি বাতিস্তা রবার্ট ভাজকুয়েজ বোরিস ক্রেজিচ লুইস কাস্তিলো আরিয়াদনা চুয়েকা আন্তোনিও কোনদে আন্দ্রেস বারটেল অ্যামি বোনার ব্লাঙ্কা বার্নস জেনা রেনিউ গ্রুপ পর্ব গ্রুপ এ গ্রুপ বি গ্রুপ সি নক-আউট পর্ব তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট স্বাগতিক ফ্রান্সে আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বাস্কেটবল ২০২৪-এ বাস্কেটবল
https://en.wikipedia.org/wiki/Basketball_at_the_2024_Summer_Olympics_%E2%80%93_Women%27s_tournament
Basketball_at_the_2024_Summer_Olympics_%E2%80%93_Women%27s_tournament
null
1464003
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B2%20%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8
অ্যাক্সেল টিমারম্যান
অ্যাক্সেল টিমারম্যান হলেন একজন জার্মান জলবায়ু পদার্থবিদ এবং সমুদ্রবিজ্ঞানী যিনি জলবায়ু গতিবিদ্যা, মানব অভিবাসন, গতিশীল সিস্টেমের বিশ্লেষণ, বরফ-শীট মডেলিং এবং সমুদ্রপৃষ্ঠে বিষয়ে আগ্রহী। তিনি আইপিসিসি থার্ড অ্যাসেসমেন্ট রিপোর্টের একজন সহলেখক এবং IPCC পঞ্চম মূল্যায়ন রিপোর্টএর প্রধান লেখক হিসেবে কাজ করেছেন। তার গবেষণা ১৮,০০০ বারের বেশি উদ্ধৃত করা হয়েছে এবং ৭০ এর h-সূচক এবং ১৬১ এর I১০-সূচক আছে। 2017 সালে, তিনি পুসান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন বিশিষ্ট অধ্যাপক এবং ইনস্টিটিউট ফর বেসিক সায়েন্স সেন্টার ফর ক্লাইমেট ফিজিক্সের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক হন। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে, তাদের কেন্দ্র জলবায়ু পদার্থবিদ্যা গবেষণার জন্য Aleph নামে একটি ১.৪৩-পেটাফ্লপ ক্রে XC50 সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করতে শুরু করে। কর্মজীবন টিমারম্যান কিয়েলের ইনস্টিটিউট ফুয়ের মেরস্কুন্দে ডিএফজি রিসার্চ গ্রুপের প্রধান তদন্তকারী হওয়ার আগে নেদারল্যান্ডস এবং হাওয়াইতে পোস্টডক্টরাল ফেলো হিসাবে কাজ করেছিলেন। ২০০৪ সালে তিনি হাওয়াইতে যান এবং হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিদ্যা বিভাগের স্কুল অফ ওশান অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে প্রথমে সহযোগী অধ্যাপক এবং পরে পূর্ণ অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। ২০১৭ সালে তিনি পুসান ইউনিভার্সিটিতে নতুন আইবিএস সেন্টার ফর ক্লাইমেট ফিজিক্সের প্রধান পদে যোগদানের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ায় স্থানান্তরিত হন। তিনি ক্রসফিল্ড ক্যাটাগরিতে ২০১৮, ২০১৯, এবং ২০২৩ সালে ক্লারিভেট অ্যানালিটিক্সএর উচ্চ হারে উদ্ধৃত গবেষক ছিলেন। ২০২০ এবং ২০২১ সালে পরিবেশ ও ইকোলজিতেও তিনি একই সম্মান প্রাপ্ত হন।
https://en.wikipedia.org/wiki/Axel_Timmermann
Axel Timmermann
Axel Timmermann is a German climate physicist and oceanographer with an interest in climate dynamics, human migration, dynamical systems' analysis, ice-sheet modeling and sea level. He served a co-author of the IPCC Third Assessment Report and a lead author of IPCC Fifth Assessment Report. His research has been cited over 18,000 times and has an h-index of 70 and i10-index of 161. In 2017, he became a Distinguished Professor at Pusan National University and the founding Director of the Institute for Basic Science Center for Climate Physics. In December 2018, the Center began to utilize a 1.43-petaflop Cray XC50 supercomputer, named Aleph, for climate physics research.
1464007
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%A8%3A%20%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%28%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%29
মিশন: ইম্পসিবল (চলচ্চিত্র)
মিশন: ইম্পসিবল হলো ১৯৯৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত মার্কিন মারপিটধর্মী গুপ্তচর ভিত্তিক চলচ্চিত্র যেটি পরিচালনা করেছেন ব্রায়ান দে পালমা এবং প্রযোজনা ও এতে অভিনয় করেছেন টম ক্রুজ যার চিত্রনাট্য লিখেছেন ডেভিড কোয়েপ এবং রবার্ট টাউনে, কোয়েপ এবং স্টিভেন জাইলিয়ান এর গল্পের উপর ভিত্তি করে। একই নামের ১৯৬৬ সালের টেলিভিশন ধারাবাহিক এবং এর ১৯৮৮ সালের সিক্যুয়েল ধারাবাহিকের ধারাবাহিকতা (প্রাথমিকভাবে সাবেক ধারাবাহিকটি ছয় বছর পরে সেট করা), এটি মিশন: ইম্পসিবল চলচ্চিত্র ধারাবাহিকের প্রথম কিস্তি। এতে আরও অভিনয় করেছেন জন ভইট, হেনরি চের্নি, ইমানুয়েল বার্ট, জঁ রেনো, ভিং রামেস, ক্রিস্টিন স্কট থমাস এবং ভানেসা রেডগ্রেভ। চলচ্চিত্রটিতে, ইথান হান্ট (ক্রুজ) রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করে কে তার ইম্পসিবল মিশন ফোর্স (আইএমএফ) দলের সদস্যদের খুনের জন্য তাকে দোষারোপ করেছে। ক্রুজ/ওয়াগনার প্রোডাকশন ১৯৯২ সালে মিশন: ইম্পসিবল কে তাদের উদ্বোধনী প্রকল্প হিসেবে গ্রহণ করার আগে, প্যারামাউন্ট পিকচার্স অসংখ্য বার চেষ্টা করেছিল টেলিভিশন ধারাবাহিকটিকে চলচ্চিত্রে রূপান্তর করার। প্রাথমিক উন্নয়ন চলচ্চিত্র নির্মাতা সিডনি পোলাকের সাথে শুরু হয়েছিল কিন্তু দে পালমা, স্টিভেন জাইলিয়ান, ডেভিড কোয়েপ এবং রবার্ট টাউনেকে নিয়োগের পরে বেশিরভাগ চূড়ান্ত চিত্রনাট্য সম্পন্ন হয়েছিল; দে পালমা বেশিরভাগ মারপিট দৃশ্যের নকশা করেছিলেন, যেখানে ক্রুজ তার বেশিরভাগ স্টান্ট নিজেই করেন। প্রধান চিত্রগ্রহণ ১৯৯৫ সালের মার্চ মাসে শুরু হয়েছিল এবং আগস্ট পর্যন্ত চলেছিল, যেখানে লন্ডন, ইংল্যান্ডের পাইনউড স্টুডিও এবং প্রাগ (তৎকালীন হলিউডে একটি বিরল ঘটনা) সহ চিত্রগ্রহণের স্থানগুলি ছিল। মিশন: ইম্পসিবল ২২ মে, ১৯৯৬ এ প্যারামাউন্ট দ্বারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের কাছ থেকে মিশ্র থেকে ইতিবাচক পর্যালোচনা পেয়েছে, মারপিট দৃশ্য, দে পালমার পরিচালনা এবং ক্রুজের অভিনয়ের প্রশংসা করেন, কিন্তু একটি জটিল পটভূমির জন্য সমালোচনা করেন। এটিকে মূল টেলিভিশন ধারাবাহিকের অভিনয়শিল্পীরাও নেতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছিল। চলচ্চিত্রটি বিশ্বব্যাপী $৪৫৭.৭ মিলিয়ন আয় করেছিল, এটি ১৯৯৬ সালের তৃতীয়-সর্বোচ্চ-আয়কারী চলচ্চিত্রে পরিণত হয়েছিল, যখন ল্যারি মুলেন জুনিয়র এবং অ্যাডাম ক্লেটনের মূল থিম গানের নৃত্য পরিবেশন আন্তর্জাতিকভাবে শীর্ষ দশে পরিণত হয়েছিল এবং গ্র্যামি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল, সেরা পপ ইন্সট্রুমেন্টাল পারফরম্যান্সের জন্য। চলচ্চিত্রটির সাফল্যের ফলে একটি দীর্ঘ-চলমান চলচ্চিত্র ফ্র্যাঞ্চাইজি শুরু হয়, যার শুরু মিশন: ইম্পসিবল ২, চার বছর পরে ২০০০ সালে মুক্তি পায়। শ্রেষ্ঠাংশে টম ক্রুজ - ইথান হান্ট: একজন তরুণ আইএমএফ এজেন্ট জন ভইট - জিম ফেল্পস: ইথান এর আইএমএফ দলের নেতা, তার মেন্টর এবং আইএমএফ এর পরিচালক ইমানুয়েল বার্ট - ক্ল্যার ফেল্পস: ফেল্পস এর স্ত্রী এবং আইএমএফ দলের সদস্য হেনরি জেরনি - ইউজিন কিটরিজ: আইএমএফ এর পরিচালক জঁ রেনো - ফ্র‍্যাঞ্জ ক্রিগার: আইএমএফ এর অস্বীকৃত একজন এজেন্ট এবং দক্ষ পাইলট, ইথান তাকে তার সাহায্য করার জন্য পুনরায় নিয়োগ করে ভিং রামেস - লুথার স্টিকওয়েল: আইএমএফ এর অস্বীকৃত একজন এজেন্ট এবং দক্ষ কম্পিউটার হ্যাকার, ইথান তাকে তার সাহায্য করার জন্য পুনরায় নিয়োগ দেয় ভানেসা রেডগ্রেভ - ম্যাক্স মিটসোপোলিস: অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ী ক্রিস্টিন স্কট থমাস - সারাহ ডেভিস: একজন আইএমএফ এজেন্ট এবং ফেল্পসের আইএমএফ দলের গোপন অনুপ্রবেশ বিশেষজ্ঞ ইংগেবোরগা ডাপকুনাইটি - হান্নাহ উইলিয়ামস: একজন আইএমএফ এজেন্ট এবং ফেল্পসের আইএমএফ দলের নজরদারি বিশেষজ্ঞ এমিলিও এস্তেভেজ (ক্রেডিট দেয়া হয় নি) - জ্যাক হারমন: একজন আইএমএফ এজেন্ট এবং ফেল্পসের দলের নিরাপত্তা রীতি বিশেষজ্ঞ রল্ফ স্যাক্সন - উইলিয়াম ডনলো: ল্যাংলির একজন সিআইএ বিশ্লেষক মার্সেল ইউরেস - আলেকজেন্ডার গলিটসিন: একজন আইএমএফ এজেন্ট যিনি প্রতারক হিসেবে থাকে তথ্যসূত্র মার্কিন চলচ্চিত্র টেলিভিশন ধারাবাহিক ভিত্তিক চলচ্চিত্র ১৯৯৬-এর চলচ্চিত্র গুপ্তচর অ্যাকশন চলচ্চিত্র মিশন: ইম্পসিবল ধারাবাহিক অনুযায়ী অ্যাকশন চলচ্চিত্র মার্কিন গুপ্তচর কল্পকাহিনী
https://en.wikipedia.org/wiki/Mission:_Impossible_(film)
Mission: Impossible (film)
Mission: Impossible is a 1996 American action spy film directed by Brian De Palma and produced by and starring Tom Cruise from a screenplay by David Koepp and Robert Towne and story by Koepp and Steven Zaillian. A continuation of the 1966 television series of the same name and its 1988 sequel series (canonically set six years after the former), it is the first installment in the Mission: Impossible film series. It also stars Jon Voight, Henry Czerny, Emmanuelle Béart, Jean Reno, Ving Rhames, Kristin Scott Thomas, and Vanessa Redgrave. In the film, Ethan Hunt (Cruise) seeks to uncover who framed him for the murders of most of his Impossible Missions Force (IMF) team. Numerous efforts by Paramount Pictures to create a film adaptation of the television series stalled until Cruise founded Cruise/Wagner Productions in 1992 and decided on Mission: Impossible as its inaugural project. Development initially began with filmmaker Sydney Pollack but most of the final screenplay was completed after De Palma, Steven Zaillian, David Koepp and Robert Towne were hired; De Palma also designed most of the action sequences, while Cruise did most of his own stunts. Principal photography began in March 1995 and lasted until that August, with filming locations including London, Pinewood Studios in England, and Prague (a rarity in Hollywood at the time). Mission: Impossible was theatrically released in the United States by Paramount on May 22, 1996. The film received from mixed to positive reviews from critics, with praise for the action sequences, De Palma's direction and Cruise's performance but criticism for a convoluted plot. It was also negatively received by cast members of the original television series. For instance, actor Greg Morris, who had starred in the original television series, and died a few months after the film's release, called the film an "abomination". The film grossed $457.7 million worldwide, making it the third-highest-grossing film of 1996, while the dance rendition of the original theme song by Larry Mullen Jr. and Adam Clayton became a top-ten hit internationally and was nominated for the Grammy Award for Best Pop Instrumental Performance. The film's success led to a long-running film franchise, beginning with Mission: Impossible 2, released four years later in 2000.
1464009
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%80%20%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE
পূর্ব মায়ানী খায়েরিয়া মাদ্রাসা
ঐতিহ্যবাহী ইসলামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচিতি পূর্ব মায়ানী খায়েরিয়া মাদ্রাসা ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত। এর প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল খায়ের। এটি চট্টগ্রাম জেলার মীরসরাই উপজেলার ১৩ নং মায়ানী ইউনিয়ন পরিষদের অন্তর্গত পূর্ব মায়ানী গ্রামের ৩ নং ওয়ার্ডে অবস্থিত। এটি মূলত একটি কওমী মাদ্রাসা বা বেসরকারি ইসলামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। দারুল উলুম দেওবন্দের আদলে ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এর অদূরেই রয়েছে পূর্ব মায়ানী ভোরের বাজার ও মুক্তিযোদ্ধা আবুল খায়ের মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন। প্রতিষ্ঠাতা সম্পর্কিত তথ্য পূর্ব মায়ানী খায়েরিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধ মোহাম্মদ আবুল খায়ের। ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে অত্র এলাকার মানুষের ধর্মীয় উপকারের কথা বিবেচনায় রেখে মুক্তিযুদ্ধের এই বীরসেনানী পূর্ব মায়ানী ভোরের বাজারের সন্নিকটে মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন; যা বর্তমানে দ্বীনি শিক্ষার প্রচার ও প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে (তথ্যসূত্র - বদিউল আলম, মোহাম্মদ জাকারিয়া)। পূর্ব মায়ানী ভোরের বাজারের প্রতিষ্ঠাতাও মরহুম মুক্তিযোদ্ধা আবুল খায়ের। স্বাধীনতা-যুদ্ধ পরবর্তীতে বাজারসংলগ্ন ব্রিজের উপর দিয়ে মানুষ চলাচল করতে খুব ভয় পেত। দিনে দুপুরে যখন তখন ডাকাতি হতো (তথ্যসূত্র - মোয়াজ্জেম কবির, আমিন ভূঞা)। এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে মুক্তিযোদ্ধা আবুল খায়ের ঝোপঝাড় পরিস্কার করে আশির দশকের শুরুতে লাল চা আর সারের দোকানের মাধ্যমে ব্রিজের গোড়ায় বাজারের পত্তন করেন ( তথ্যসূত্র - ইদ্রিস মিয়া)। পরবর্তীতে তিনি তৎকালীন যুবসমাজকে ডেকে এনে অত্র এলাকায় স্কুল, ক্লাব, প্রভৃতি প্রতিষ্ঠায় উৎসাহ প্রদান করেন (তথ্যসূত্র - রিপন সওদাগর, এনামুল হক তাহের)। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৮৬ সালে অত্র বাজারে “যুব উন্নয়ন সংঘ” ক্লাব প্রতিষ্ঠার জন্য জায়গার প্রয়োজন হলে জনাব আওরঙ্গজেব থেকে তিনি ক্লাবের জন্য স্থায়ীভাবে জায়গা ম্যানেজ করে দেন (তথ্যসূত্র - আওরঙ্গজেব)। বিভাগ মাদ্রাসায় নিম্নলিখিত বিভাগসমূহ রয়েছে: নাজেরা বিভাগ হিফজুল কুরআন বিভাগ কিতাব বিভাগ নুরানী বিভাগ বর্ণনা এই মাদ্রাসায় চারটি ভবন, একটি লাইব্রেরি, একটি মসজিদ রয়েছে। শিক্ষকবৃন্দ এই প্রতিষ্ঠানে নিয়মতি ও খন্ডকালীন মিলিয়ে প্রায় ২০ জন শিক্ষক রয়েছে। শিক্ষার্থী এই মাদ্রাসায় প্রায় ৪০০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এর মধ্যে বোর্ডিং শিক্ষার্থী প্রায় ১৫০ জন।
null
null
null
1464022
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%20%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%A8
রবিন্স কিচেন
রবিন্স কিচেন (বাংলা: রবিনের রান্নাঘর) ২০২৪ সালের একটি বাংলা ভাষার ভারতীয় ডার্ক থ্রিলারধর্মী চলচ্চিত্র। বাপ্পা পরিচালিত চলচ্চিত্রের গল্প, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন সাশ্রীক গঙ্গোপাধ্যায়। পাণ্ডে মোশন পিকচার্সের ব্যানারে প্রযোজনা করেছেন মুকেশ পাণ্ডে। প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন বনি সেনগুপ্ত, প্রিয়াঙ্কা সরকার, শান্তনু নাথ, কেশব ভট্টাচার্য এবং সস্রীক গঙ্গোপাধ্যায়। এতে রবিন নামে একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের যুবকের রেস্তোরাঁ খোলা এবং পরবর্তী পরিস্থিতির প্রেক্ষাপট নিয়ে কাহিনী আবর্তিত হয়। ২০২৪ সালের ১৯শে জুলাই মুক্তি পাওয়া এই চলচ্চিত্রে অনুজিৎ কুন্ডু চিত্রগ্রহণ ও সায়ন্তন নাগ সম্পাদনা করেছেন । সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন অর্ণব চক্রবর্তী। সারসংক্ষেপ এই গল্প রবিন (বনি সেনগুপ্ত) নামে একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের যুবককে নিয়ে। তার বাবা একজন বিকৃত ছিল এবং প্রতিদিন রাবিনের মাকে মারধর করত। একসময় তার মা তার বাবাকে খুন করে। এরপর রবিনের শৈশব খুব কঠিন হয়ে যায়। ছেলেবেলা থেকেই সে মায়ের হাতের রান্নার ভক্ত। তাই ছোট থেকেই তার চোখে একটাই স্বপ্ন, বড় হয়ে সে একটি রেস্তোরাঁ খুলবে এবং সেই রেস্তোরাঁর মেনুতে থাকবে তার মায়ের হাতের বিশেষ বিশেষ সব পদ। বড় হওয়ার পর তাঁর স্বপ্ন সত্যিও হয়। রবিন তাঁর বন্ধুদের সঙ্গে অনেক কষ্ট করে একটি ক্যাফে খোলেন, আর সেই ক্যাফেরই নাম দেন 'রবিন্স কিচেন'। এরপর দেখা হয় নীহারিকার (প্রিয়াঙ্কা সরকার) সঙ্গে। এরপর বদলে যায় চেনা গল্পের পটভূমি, তাঁদের ঘিরে ধরে এক অজানা ভয়। রবিন ও নীহারিকার জীবনে দুঃস্বপ্নের মতো আসে সেখানের রাজনৈতিক নেতা অরিত্র। তার নজর 'রবিন্স কিচেন'-এর জমির উপর। যেভাবেই হোক তার সেই জমি চাই। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অরিত্র তা নিতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু এরপর গল্পে আসে নতুন মোড়। রবিনের জীবনে আসে এক সুবর্ণ সুযোগ, ব্যবসায় আরও উন্নতি করারা সুযোগ। কিন্তু এর জন্যে নীহারিকাকে ছেড়ে কিছুদিনের জন্য কলকাতার বাইরে যেতে হয় তাকে। ফলে নীহারিকা একাই ক্যাফে সামলা দিতে শুরু করে। আর সেই সুযোগে অরিত্র তার দলবল নিয়ে নীহারিকার ওপর বিভিন্ন ভাবে চাপ সৃষ্টি করতে থাকে এবং এক সময় তাকে অপহরণ করে। এরপর ফেরে রবিন, আর জানতে পারে নীহারিকার এই অবস্থার জন্য দায়ী অরিত্র। তারপরই বদলে যায় খেলা। অভিনয়শিল্পী বনি সেনগুপ্ত - রবিন প্রিয়াঙ্কা সরকার - নীহারিকা শান্তনু নাথ - অরিত্র বণিক কেশব ভট্টাচার্য সস্রীক গঙ্গোপাধ্যায় দিব্যেন্দু মিত্র অভিনন্দন চট্টোপাধ্যায় নয়ন সাহা সাগ্নিক সিংহা রায় শান্তনু নাগ নির্মাণ কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় চলচ্চিত্রের চিত্রগ্রহণ করা হয় ‌। উৎপাদন পরবর্তী ২০২৪ সালের ১১ই জুলাই জি মিউজিক বাংলা ও পান্ডে মোশন পিকচার্সের ইউটিউব চ্যানেলে চলচ্চিত্রের ট্রেইলার প্রকাশ করা হয়। কলকাতার এক পাঁচতারা হোটেলে ছবির কলাকুশলীদের নিয়ে ট্রেলার লঞ্চ অনুষ্ঠান হয় । সঙ্গীত সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন অর্ণব চক্রবর্তী এবং গানের কথা লিখেছেন দেব সিকদার। গেয়েছেন রিমি দে, অর্ণব চক্রবর্তী এবং মিত্রজিৎ ভট্টাচার্য। চলচ্চিত্রে মোট দুটি গান রয়েছে । প্রথম "এই শহর" গানটি গেয়েছেন অর্ণব চক্রবর্তী ও রিমি দেব। দ্বিতীয় "এমন কেন হয়" গানটি গেয়েছেন মিত্রজিৎ রায়চৌধুরী। মুক্তি চলচ্চিত্রটি ২০২৪ সালের ৩ জুন কেন্দ্রীয় চলচ্চিত্র অনুমোদন পর্ষদ থেকে‌ প্রদর্শনের শংসাপত্র পান এবং একই বছর ১৯ জুলাই শিলাদিত্য মৌলিক পরিচালিত সূর্য্য চলচ্চিত্রের সাথে সংঘর্ষে পশ্চিমবঙ্গের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। সমালোচনা সংবাদ প্রতিদিন দৈনিক পত্রিকার সন্দীপ্ত ভাঞ্জা সমালোচনা করেন যে "চলচ্চিত্রে বনি সেনগুপ্তের পরিণত অভিনয় প্রশংসনীয়। প্রিয়াংকা সরকার তাঁর উপস্থিতি ও অভিনয়ে মালিন্যের মধ্যেও উজ্জ্বলতার দীপ্তি জ্বালিয়েন। গা রি-রি করায় শান্তনু নাথের অভিনয়। তবে চিত্রনাট্যের মূল সমস্যাটা হল, তা কখনও ফুড মুভি, কখনও প্রেমের ছবি, কখনও বা নেহাত থ্রিলারের আবর্তে ঘুরতে থাকল। নির্মাণ ও সম্পাদনাতেও তার ছাপ স্পষ্ট। ছবিতে গান ছাড়াও বিবিধ দীর্ঘায়িত দৃশ্য ও মন্তাজ ছবির গতি রোধ করেছে পদে পদে ।" এই সময় দৈনিক পত্রিকার দেবলীনা ঘোষ মন্তব্য করেন যে, "ছবিতে রবিনের চরিত্রে সুন্দর অভিনয় করেছেন বনি সেনগুপ্ত। চরিত্রের সঙ্গে তাল রেখে কিছু ক্ষেত্রে বনির অভিনয় দক্ষতা বহুদিন মনে রাখবেন দর্শকরা। নীহারিকা চরিত্রে প্রিয়াঙ্কা সরকার অত্যন্ত সাবলীল। গোটা ছবিতে এত কম কথা বলেও স্পষ্ট ছিলেন নিজের চরিত্রে। পাড়ার দাদা বা নেতার একদম মানানসই চরিত্র বা কথাবার্তার সেই রোয়াবি হুবহু তুলে ধরেছেন অরিত্র চরিত্রে শান্তনু নাথ। নেগেটিভ রোলে এ ধরনের অভিনয় দক্ষতা শান্তনু খুব সুন্দর ভাবে রপ্ত করেছেন। তাঁর একটি সংলাপ বহুদিন মনে থাকবে দর্শকদের। ছবির মিউজিকের দায়িত্বে অর্ণব নতুন হলেও তাঁর কাজে কোনও ত্রুটি নেই। ছবিতে 'এই শহর' গানটি আসলে শহুরে প্রেমের বাইরে গিয়েও দর্শকদের যথেষ্ট ভাবিয়েছে। মনেও গেঁথেছে।" তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ২০২৪-এর চলচ্চিত্র ভারতীয় থ্রিলার চলচ্চিত্র বাংলা ভাষার ভারতীয় চলচ্চিত্র ২০২০-এর দশকের বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র বাপ্পা পরিচালিত চলচ্চিত্র কলকাতায় ধারণকৃত চলচ্চিত্র
null
null
null
1464024
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%93%E0%A6%A8
লিম সি-হিওন
লিম সি-হাইওন (জন্ম ১৩ জুন ২০০৩) একজন দক্ষিণ কোরীয় তীরন্দাজ। তিনি ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মহিলাদের ব্যক্তিগত ইভেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে, যেখানে তিনি প্রাথমিক রাউন্ডে সর্বোচ্চ ৭২০-এর মধ্যে ৬৯৪ স্কোর করে বিশ্ব রেকর্ড গড়েন। তথ্যসূত্র ২০০৩-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি দক্ষিণ কোরিয়ার অলিম্পিক তীরন্দাজ দক্ষিণ কোরীয় নারী তীরন্দাজ ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের তীরন্দাজ ২১শ শতাব্দীর দক্ষিণ কোরীয় নারী
https://en.wikipedia.org/wiki/Lim_Si-hyeon
Lim Si-hyeon
Lim Si-hyeon (Korean: 임시현; born 13 June 2003) is a South Korean archer. She won three gold medals at the 2024 Summer Olympics in the individual, team and mixed team events. By virtue of winning all three gold medals in the same Olympic Games, Lim became the second person to do so, matching her compatriot, An San, at the 2020 Summer Olympics. She also set the world & Olympic records in the preliminary round of the women's individual event, scoring 694 out of a maximum of 720, thereby surpassing fellow South Korean Kang Chae-young’s 692 and An San’s 680, respectively.
1464039
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B8%20%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2
জোহানেস ভ্যান গ্যাস্টেল
জোহানেস ভ্যান গ্যাস্টেল (১০ সেপ্টেম্বর ১৮৫৩ – ১১ অক্টোবর ১৯২৮) ছিলেন নেদারল্যান্ডসের একজন তীরন্দাজ। তিনি রুসেনডালে জন্মগ্রহণ করেন এবং টিলবার্গে মারা যান। ভ্যান গ্যাস্টেল ১৯০০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে তার জন্মভূমির প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। তিনি জো ভ্যান গ্যাস্টেলের পিতা, যিনি ১৯২০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশ নিয়েছিলেন, এছাড়াও একজন তীরন্দাজ হিসেবে। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৮৫৩-এ জন্ম ১৯২৮-এ মৃত্যু নেদারল্যান্ডসের অলিম্পিক তীরন্দাজ ১৯০০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের তীরন্দাজ ওলন্দাজ পুরুষ তীরন্দাজ
https://en.wikipedia.org/wiki/Johannes_van_Gastel
Johannes van Gastel
Johannes van Gastel (10 September 1853 –11 October 1928) was an archer from the Netherlands. He was born in Roosendaal and died in Tilburg. van Gastel represented his native country at the 1900 Summer Olympics. He is the father of Jo van Gastel, who competed in the 1920 Summer Olympics, also as an archer.
1464043
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%8B%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B0
হোমার টেলর
হোমার স্লেট টেলর (১৯ আগস্ট ১৮৫১ - ৭ জানুয়ারী ১৯৩৩) একজন মার্কিন তীরন্দাজ ছিলেন। তিনি ১৯০৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের ডাবল ইয়র্ক রাউন্ড, পুরুষদের ডাবল আমেরিকান রাউন্ড এবং পুরুষ দলের রাউন্ডে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তিনি আর্চারি হল অফ ফেমের একজন সদস্য। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৮৫১-এ জন্ম ১৯৩৩-এ মৃত্যু ১৯০৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের তীরন্দাজ ম্যাসাচুসেটসের ক্রীড়াবিদ মার্কিন পুরুষ তীরন্দাজ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অলিম্পিক তীরন্দাজ
https://en.wikipedia.org/wiki/Homer_Taylor
Homer Taylor
Homer Slate Taylor (August 19, 1851 – January 7, 1933) was an American archer. He competed in the men's double York round, men's double American round, and the men's team round at the 1904 Summer Olympics. He is a member of the Archery Hall of Fame.
1464045
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%BF%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%A8
হেনরি বার্টন
হেনরি বার্টন ছিলেন একজন ফরাসি তীরন্দাজ। তিনি লন্ডনে ১৯০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। বার্টন ১৯০৮ সালে পুরুষদের ডাবল ইয়র্ক রাউন্ড ইভেন্টে প্রবেশ করেন, ৪২৫ পয়েন্ট নিয়ে ১৬তম স্থান অর্জন করেন (ইভেন্টে একজন ফরাসি তীরন্দাজের সেরা ফিনিশ)। এরপর তিনি কন্টিনেন্টাল স্টাইল প্রতিযোগিতায় ২১২ পয়েন্ট নিয়ে ৮ম স্থানে পৌঁছান। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের তীরন্দাজ মৃত্যুর সাল অনুপস্থিত জন্মের বছর অনুপস্থিত ফরাসি পুরুষ তীরন্দাজ ফ্রান্সের অলিম্পিক তীরন্দাজ
https://en.wikipedia.org/wiki/Henri_Berton
Henri Berton
For the French composer see Henri Montan Berton Henri Berton was a French archer. He competed at the 1908 Summer Olympics in London. Berton entered the men's double York round event in 1908, taking 16th place (the best finish of a French archer in the event) with 425 points. He then competed in the Continental style contest, placing 8th at 212 points.
1464048
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%20%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5
জন কিওয়ার্থ
জন বুনিয়ান কিওয়ার্থ (৯ মে ১৮৫৯ – ২৪ এপ্রিল ১৯৫৪) ছিলেন একজন ব্রিটিশ তীরন্দাজ, যিনি লন্ডনে ১৯০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তিনি লিঙ্কন, লিংকনশায়ারে জন্মগ্রহণ করেন। কিওয়ার্থ ১৯০৮ সালে ডাবল ইয়র্ক রাউন্ড ইভেন্টে প্রবেশ করে, ৬২২ পয়েন্ট নিয়ে নবম স্থান অধিকার করেন। তিনি কন্টিনেন্টাল স্টাইলের ইভেন্টেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে, ১৯০ পয়েন্টে দ্বাদশ স্থানে ছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক profile ১৮৫৯-এ জন্ম ১৯৫৪-এ মৃত্যু ২০শ শতাব্দীর ব্রিটিশ ব্যক্তি ১৯০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের তীরন্দাজ গ্রেট ব্রিটেনের অলিম্পিক তীরন্দাজ ব্রিটিশ পুরুষ তীরন্দাজ
https://en.wikipedia.org/wiki/John_Keyworth
John Keyworth
John Bunyan Keyworth (9 May 1859 – 24 April 1954) was a British archer who competed at the 1908 Summer Olympics in London. He was born in Lincoln, Lincolnshire. Keyworth entered the double York round event in 1908, taking ninth place with 622 points. He also competed in the Continental style event, placing twelfth at 190 points.
1464050
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%87%20%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%A8
লুই ডেলকন
লুই ডেলকন ছিলেন একজন বেলজীয় তীরন্দাজ। তিনি ১৯২০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনটি পদক, দুটি স্বর্ণ এবং একটি রৌপ্য জিতেছিলেন। তথ্যসূত্র ১৯২০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের পদক বিজয়ী তীরন্দাজীতে অলিম্পিক পদক বিজয়ী জন্মস্থান অনুপস্থিত ১৯২০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের তীরন্দাজ মৃত্যুর সাল অনুপস্থিত জন্মের বছর অনুপস্থিত অলিম্পিক রৌপ্য পদক বিজয়ী বেলজীয় অলিম্পিক স্বর্ণ পদক বিজয়ী বেলজীয় বেলজিয়ামের অলিম্পিক তীরন্দাজ বেলজীয় পুরুষ তীরন্দাজ
https://en.wikipedia.org/wiki/Louis_Delcon
Louis Delcon
Louis Delcon was a Belgian archer. He competed at the 1920 Summer Olympics, winning three medals, two gold and a silver.
1464052
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BE%20%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8
অরোরা চিন
অরোরা ইউজেনিয়া চায়না (জন্ম ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৫৮) একজন প্রাক্তন রোমানীয় তীরন্দাজ এবং কোচ। কর্মজীবন চিন ১৯৭৪ সালে তীরন্দাজি শুরু করেছিলেন এবং ইওসিফ মাতেই প্রশিক্ষক ছিলেন। ১৯৮০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে চিন মহিলাদের ব্যক্তিগত ইভেন্টে ২৩১৯ পয়েন্ট নিয়ে ত্রয়োদশ স্থান অর্জন করেছিলেন। তিনি ১৯৮১ সালে এ খেলার কোচ হন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক worldarchery.org এ প্রোফাইল ১৯৫৮-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি ১৯৮০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের তীরন্দাজ রোমানিয়ার অলিম্পিক তীরন্দাজ রোমানীয় মহিলা তীরন্দাজ
https://en.wikipedia.org/wiki/Aurora_Chin
Aurora Chin
Aurora Eugenia China (born 12 September 1958) is a former Romanian archer and coach.
1464054
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A7%87%20%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%B8
পিয়েরে ব্ল্যাকস
পিয়েরে ব্ল্যাকস (জন্ম ২০ অক্টোবর ১৯৪৮) একজন বেলজীয় তীরন্দাজ। তিনি ১৯৭৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের ব্যক্তিগত ইভেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯৪৮-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি ১৯৭৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের তীরন্দাজ ব্রাসেলসের ক্রীড়াবিদ বেলজিয়ামের অলিম্পিক তীরন্দাজ বেলজীয় পুরুষ তীরন্দাজ
https://en.wikipedia.org/wiki/Pierre_Blacks
Pierre Blacks
Pierre Blacks (born 20 October 1948) is a Belgian archer. He competed in the men's individual event at the 1976 Summer Olympics.
1464055
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1%20%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F
রিচার্ড ক্রাস্ট
রিচার্ড ক্রাস্ট (জন্ম ৪ আগস্ট ১৯২৮) একজন জার্মান তীরন্দাজ। তিনি ১৯৭২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের ব্যক্তিগত ইভেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র ১৯২৮-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি ১৯৭২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের তীরন্দাজ পশ্চিম জার্মানির অলিম্পিক তীরন্দাজ জার্মান পুরুষ তীরন্দাজ
https://en.wikipedia.org/wiki/Richard_Krust
Richard Krust
Richard Krust (born 4 August 1928) is a German archer. He competed in the men's individual event at the 1972 Summer Olympics.
1464057
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%A8
যবন
যবন ( ) ছিলও নোহার সন্তান ইয়াফেসের চতুর্থ পুত্র। হিব্রু বাইবেলের "নূহের প্রজন্ম" (আদিপুস্তকের বই, অধ্যায় 10) অনুসারে। জোসেফাস ঐতিহ্যগত বিশ্বাসের কথা বলেছেন যে এই ব্যক্তি গ্রীকদের পূর্বপুরুষ ছিলেন। এছাড়াও গ্রীস বা সাধারণভাবে গ্রীকদের জন্য হিব্রু নাম হিসাবে পরিবেশন করা, ইয়াভান বা ইয়াওয়ান দীর্ঘকাল ধরে পূর্ব গ্রীক, আয়নীয়দের (গ্রীক Ἴωνες Iōnes, হোমারীয় গ্রীক Ἰάονες Iáones; সাধারণভাবে গ্রীস বা গ্রীকদের হিব্রু নাম হিসাবে পরিবেশন করা, יָוָן ইয়াওয়ান বা ইয়াওয়ান দীর্ঘদিন ধরে পূর্ব গ্রীকদের নাম, আয়নিয়ানদের (গ্রীক ἴωνες আইসেনস, হোম্রিক গ্রীক ; মাইকেনিয়ান গ্রীক * ι ϝονες আইওনস ; মাইকেনিয়ান গ্রীক এর নাম হিসাবে জ্ঞানী হিসাবে বিবেচিত হয়। সমস্ত তোরাত স্ক্রোলগুলিকে যোন শব্দটি পড়ার ক্ষেত্রে কঠোরভাবে অবিরাম বিরাম দেওয়া হয়েছে, এটি ইয়ন দিতে পারে, ভাও অক্ষর হিসাবে দেওয়া ব্যঞ্জনবর্ণ (পড়ুন "v") বা স্বরবর্ণ (পড়ুন "o" বা " ʊ ") হিসাবে সমানভাবে কাজ করতে পারে। গ্রীক জাতি পূর্ব ভূমধ্যসাগর জুড়ে, পূর্বের কাছাকাছি এবং তার বাইরেও পরিচিত নামে পরিচিত: দেখুন সংস্কৃত যোনা এবং সংস্কৃত ( যবন ) বা প্রোটো- আর্য ভাষা যেখান থেকে সম্ভবত সংস্কৃতের উদ্ভব হয়েছে। গ্রীক পৌরাণিক কাহিনীতে, আইওনিয়ানদের পূর্বপুরুষকে একইভাবে ইয়ন বলা হয়, অ্যাপোলোর পুত্র। জাভান গ্রীক আয়নের সমার্থক এবং এইভাবে আইওনিয়ানদের জন্ম দিয়েছে এই মতামত স্যার ওয়াল্টার রেলে, স্যামুয়েল বোচার্ট, জন মিল এবং জোনাথন এডওয়ার্ডস সহ প্রারম্ভিক আধুনিক যুগের অসংখ্য লেখকের কাছে সাধারণ এবং আজও প্রায়শই এর সম্মুখীন হয়। গ্রিসের রাজা (יון)-এর রেফারেন্সে ড্যানিয়েলের বই, 8:21-22 এবং 11:2-এ জাভানকে অ্যাপোক্যালিপ্টিক সাহিত্যেও পাওয়া যায়—যাকে সাধারণত আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের উল্লেখ হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়। যদিও যবন সাধারণত প্রাচীন গ্রীক এবং গ্রীসের সাথে যুক্ত (cf. Gen. 10:2, Dan. 8:21, Zech. 9:13, ইত্যাদি), তার ছেলেরা (Genesis 10 এ তালিকাভুক্ত) সাধারণত এর সাথে যুক্ত ছিল উত্তর-পূর্ব ভূমধ্যসাগর এবং আনাতোলিয়ার অবস্থান: এলিশাহ ( ম্যাগনা গ্রেসিয়া ), টারশিশ ( সিলিসিয়াতে টারসাস, কিন্তু 1646 সালের পরে প্রায়শই স্পেনে টারটেসাসের সাথে চিহ্নিত), কিত্তিম (আধুনিক সাইপ্রাস), এবং ডোদানিম (আল্টা। 1 ক্রন। 1:7 ' রোদানিম,' রোডস দ্বীপ, সাইপ্রাস এবং গ্রিসের মূল ভূখণ্ডের মধ্যে আধুনিক তুরস্কের পশ্চিমে)। তথ্যসূত্র ১. The /v/ of Hebrew yavan supports the generally accepted reconstruction of the early form of the name of the Ionians. See: Jewish Language Review, Volume 3, Association for the Study of Jewish Languages, 1983, p. 89. ২. See the classic reference commentary of Matthew Henry: http://www.ccel.org/ccel/henry/mhc4.Dan.ix.html ৩. Anson F. Rainey, The Sacred Bridge: Carta’s Atlas of the Biblical Word, Carta: Jerusalem, 2006, 27; and Yohanan Aharoni, Michael Avi-Yonah, Anson F. Rainey, and Ze’ev Safrai, The Macmillan Bible Atlas, Macmillan Publishing: New York, 1993, p. 21. বাহ্যিক লিঙ্ক ওল্ড টেস্টামেন্ট জিনিয়ালজি প্রাচীন ইহুদি গ্রীক ইতিহাস হিব্রু বাইবেল জাতি আদিপুস্তকের ব্যক্তিত্ব শ্রবণযোগ্য নিবন্ধ এইচঅডিও মাইক্রোবিন্যাসসহ নিবন্ধ
https://en.wikipedia.org/wiki/Javan
Javan
Javan (Hebrew: יָוָן‎, Modern: Yavan, Tiberian: Yāwān) was the fourth son of Noah's son Japheth according to the "Generations of Noah" (Book of Genesis, chapter 10) in the Hebrew Bible. Josephus states the traditional belief that this individual was the ancestor of the Greeks. Also serving as the Hebrew name for Greece or Greeks in general, יָוָן Yavan or Yāwān has long been considered cognate with the name of the eastern Greeks, the Ionians (Greek Ἴωνες Iōnes, Homeric Greek Ἰάονες Iáones; Mycenaean Greek *Ιαϝονες Iawones). Giving that all Torah scrolls are strictly unpunctuated reading the word יון can give Yon, given as the letter Vaw may just as equally function as consonant (read "v") or vowel (read "o" or "ʊ"). The Greek race has been known by cognate names throughout the Eastern Mediterranean, Near East and beyond: see Sanskrit Yona & Sanskrit (यवन yavana) or the proto-Aryan languages from which Sanskrit probably originated. In Greek mythology, the eponymous forefather of the Ionians is similarly called Ion, a son of Apollo. The opinion that Javan is synonymous with Greek Ion and thus fathered the Ionians is common to numerous writers of the early modern period including Sir Walter Raleigh, Samuel Bochart, John Mill and Jonathan Edwards, and is still frequently encountered today. Javan is also found in apocalyptic literature in the Book of Daniel, 8:21-22 and 11:2, in reference to the King of Greece (יון)—most commonly interpreted as a reference to Alexander the Great. While Javan is generally associated with the ancient Greeks and Greece (cf. Gen. 10:2, Dan. 8:21, Zech. 9:13, etc.), his sons (as listed in Genesis 10) have usually been associated with locations in the Northeastern Mediterranean Sea and Anatolia: Elishah (Magna Graecia), Tarshish (Tarsus in Cilicia, but after 1646 often identified with Tartessus in Spain), Kittim (modern Cyprus), and Dodanim (alt. 1 Chron. 1:7 'Rodanim,' the island of Rhodes, west of modern Turkey between Cyprus and the mainland of Greece).
1464062
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80%20%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
কুমারখালী থানা
কুমারখালী থানা কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার একটি থানা। কুমারখালী উপজেলা নিয়ে এই থানা গঠিত হয়েছে। ১৮৫৭ সালে এই থানাটি প্রতিষ্ঠিত হয়। কুষ্টিয়া জেলার ৩টি পুলিশ ফাঁড়ির মধ্যে একটি (কুমারখালী শহর পুলিশ ফাঁড়ি) কুমারখালী থানায় অবস্থিত। আওতাধীন এলাকা কুমারখালী থানা একটি পৌরসভা ও ১১টি ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে গঠিত। পৌরসভা কুমারখালী পৌরসভা ইউনিয়ন পরিষদ কয়া ইউনিয়ন চরসাদীপুর ইউনিয়ন চাঁদপুর ইউনিয়ন চাপড়া ইউনিয়ন জগন্নাথপুর ইউনিয়ন নন্দলালপুর ইউনিয়ন পান্টি ইউনিয়ন বাগুলাট ইউনিয়ন যদুবয়রা ইউনিয়ন শিলাইদহ ইউনিয়ন সদকী ইউনিয়ন পুলিশ ক্যাম্প সমূহ কুমারখালী থানায় ৪টি স্থায়ী ও ২টি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প রয়েছে। স্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প পান্টি পুলিশ ক্যাম্প যদুবয়রা পুলিশ ক্যাম্প বাঁধবাজার পুলিশ ক্যাম্প বাঁশগ্রাম পুলিশ ক্যাম্প অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প কয়া পুলিশ ক্যাম্প মহেন্দ্রপুর পুলিশ ক্যাম্প তথ্যসূত্র কুমারখালী কুষ্টিয়া জেলার থানা কুমারখালী উপজেলা ১৮৫৭-এ ব্রিটিশ ভারতে প্রতিষ্ঠিত
null
null
null
1464063
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A7%E0%A6%AE%20%E0%A6%9C%E0%A6%BF%20%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%20%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
১ম জি সিনে পুরস্কার
১ম লাক্স জি সিনে পুরস্কার ১৯৯৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সেরা ভারতীয় হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্রসমূহকে স্বীকৃতি প্রদান করে। অনুষ্ঠানটি ১৯৯৮ সালের ১৪ই মার্চ মুম্বইয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন শেখর সুমন ও কিটু গিরওয়ানি এবং পাঁচটি অংশ উপস্থাপনা করেন শাহরুখ খান ও ঐশ্বর্যা রাই, সালমান খান ও কারিশমা কাপুর, জুহি চাওলা ও রবীনা ট্যান্ডন, মহিমা চৌধুরী ও সোনালী বেন্দ্রে। দিল তো পাগল হ্যায় সর্বাধিক ২৭টি মনোনয়ন লাভ করে। এরপর বর্ডার ও পরদেশ ১৯টি করে এবং ইশ্‌ক ১০টি মনোনয়ন লাভ করে। দিল তো পাগল হ্যায় শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (শাহরুখ খান) ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (মাধুরী দীক্ষিত)-সহ ১০টি পুরস্কার অর্জন করে। এরপর বর্ডার ৭টি, পরদেশ'' ৩টি পুরস্কার অর্জন করে। বিজয়ী ও মনোনীত নিচে বিজয়ী ও মনোনীতদের তালিকা দেওয়া হল। বিজয়ীদের নাম গাঢ় বর্ণে উল্লেখ করা হয়েছে। বিশেষ পুরস্কার একাধিক পুরস্কার ও মনোনয়ন আরও দেখুন ১৯৯৭ সালের হিন্দি চলচ্চিত্রের তালিকা ৪৩তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ দাপ্তরিক ওয়েবসাইট জি সিনে পুরস্কার ১৯৯৭-এর চলচ্চিত্র পুরস্কার ভারতে মার্চ ১৯৯৮-এর ঘটনাবলি
https://en.wikipedia.org/wiki/1998_Zee_Cine_Awards
1998 Zee Cine Awards
The 1st Zee Cine Awards ceremony honouring the winners and nominees of the best of Bollywood cinema films released in 1997. The ceremony was held on 14 March 1998 in Mumbai. Dil To Pagal Hai led the ceremony with 27 nominations, followed by Border and Pardes with 19 nominations and Ishq with 10 nominations. Dil To Pagal Hai won 10 awards, including Best Film, Best Actor (for Shah Rukh Khan), Best Actress (for Madhuri Dixit) and Best Supporting Actress (for Karisma Kapoor), thus becoming the most-awarded film at the ceremony.
1464085
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE
নারীবাদের সময়ক্রম
নিম্নে নারীবাদের ইতিহাসের একটি সময়রেখা দেয়া হলো- ১৮দশ শতাব্দী ১৭০০: A Serious Proposal to the Ladies for the Advancement of Their True and Greatest Interest and Some Reflections on Marriage published by Mary Astell. ১৭৯১: Declaration of the Rights of Woman and of the Female Citizen published by Olympe de Gouges. ১৭৯২: A Vindication of the Rights of Woman published by Mary Wollstonecraft. ১৭৯৩: Society of Revolutionary Republican Women is founded in France.
null
null
null
1464089
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%20%22%E0%A6%8F%E0%A6%B2%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%8B%22%20%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE
ইসমাইল "এল মায়ো" জাম্বাদা
ইসমায়েল মারিও জাম্বাদা গার্সিয়া (জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৪৮) একজন মেক্সিকান মাদক সম্রাট, সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিনালোয়া কার্টেলের বর্তমান শীর্ষ নেতা, মেক্সিকান রাজ্য সিনালোয়াতে অবস্থিত একটি আন্তর্জাতিক অপরাধ সিন্ডিকেট। তিনি পুরো কার্টেলের নেতৃত্ব গ্রহণ করার আগে, তিনি গুজমান-জাম্বাদা সংস্থার পণ্য স্থানান্তর সমন্বয়কারী হিসাবে কাজ করতেন, যেটি বিমান, নারকোসাব, কনটেইনার জাহাজ, গো-ফাস্ট বোট, মাছ ধরার নৌকা, বাস, রেল গাড়ি, ট্রাক্টর ট্রেলার এবং অটোমোবাইল দ্বারা শিকাগো এবং অন্যান্য মার্কিন শহরে কোকেন এবং হেরোইন পাচারের তদারকি করেছেন। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে গ্রেফতার হওয়ার আগে পর্যন্ত, তাকে কখনই গ্রেফতার করা হয়নি বা কারারুদ্ধ করা হয়নি এবং মেক্সিকোর ৩৭ জন মোস্ট-ওয়ান্টেড মাদরক সম্রাটের তালিকায় তিনি ছিলেন সর্বশেষ অবশিষ্ট পলাতক। তাকে এল পাসো, টেক্সাস থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং ২৫ জুলাই, ২০২৪-এ মার্কিন হেফাজতে থাকার কথা জানানো হয়েছে। কর্মজীবন তথ্যসূত্র গ্রন্থপঞ্জি বাহ্যিক লিঙ্ক মোস্ট ওয়ান্টেড পলাতক: ইসমাইল জাম্বাদা গার্সিয়া - ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ১৯৪৮-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি উদ্ধৃতি শৈলীতে স্পেনীয় ভাষার উৎস (es) পলাতক সংগঠিত অপরাধের অভিযোগে ওয়ান্টেড কুলিয়াকান পৌরসভার ব্যক্তি সিনালোয়া কার্টেল পাচারকারী ফরেন নারকোটিক্স কিংপিন ডেসিগনেশন আইনের অধীনে অনুমোদিত ব্যক্তি
https://en.wikipedia.org/wiki/Ismael_%22El_Mayo%22_Zambada
Ismael_%22El_Mayo%22_Zambada
null
1464097
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%BE%20%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6
রাণা বংশ
রাণা বংশ () ছিল একটি ক্ষেত্রী বংশ যা ১৮৪৬ সাল থেকে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত নেপাল রাজ্যের উপর শাসন করে শাহ রাজবংশকে নামমাত্র শাসক করে তুলে এবং রাণাদের দ্বারা অধিষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য সরকারী পদকে বংশগত করে তুলেছিল। তারা ক্ষত্রিয় বংশ ছিলেন যার পূর্বপুরুষরা ভারতের রাজস্থানের উদয়পুরের রাণাদের বংশধর ছিলেন। রাণা রাজবংশ ঐতিহাসিকভাবে নেপালে তাদের লৌহ-মুষ্টিবদ্ধ শাসনের জন্য পরিচিত। কাজী বলনারসিং কুঁবরের পুত্র জঙ্গবাহাদুর রাণা এই বংশ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। থাপা বংশের মাথবর সিংহ থাপার হত্যার পর কোত হত্যাকাণ্ড ও ভণ্ডারখাল হত্যাকাণ্ডের পর রাণা বংশের উত্থান ঘটে। পরে তারা কুঁবর থেকে রাণা উপনাম লেখা শুরু করেন। ১৯৫১ সালের বিপ্লবের পরে একটি নতুন সংবিধান ঘোষণার পরে এটি পরিবর্তিত হয়, যখন রাজা ত্রিভুবনের রাজতন্ত্রের কাছে ক্ষমতা ফিরে যায়। রাণা বংশ গোর্খা রাজ্যের অভিজাত কুঁবর পরিবারের বংশধর ছিল। উনিশ শতকের গোড়ার দিক থেকে রাজনৈতিকভাবে শাসিত থাপা বংশের (মুখতিয়ার ভীমসেন থাপা) সাথে তাদের বৈবাহিক বংশের কারণে রাণারা কেন্দ্রীয় দরবারের রাজনীতিতে প্রবেশ করে। রাণা বংশ থাপা বংশের মাধ্যমে গোর্খার পাঁডে বংশের একটি ছোটখাটো গোষ্ঠীর সাথেও যুক্ত ছিল৷ তথ্যসূত্র রাণা শাসনামল
https://en.wikipedia.org/wiki/Rana_dynasty
Rana dynasty
The Rana dynasty (Nepali: राणा वंश Sanskrit: [raːɳaː ʋɐ̃ɕɐ], Nepali: [raɳa bʌŋsʌ]) was a Chhetri dynasty that imposed authoritarianism in the Kingdom of Nepal from 1846 until 1951, reducing the Shah monarch to a figurehead and making the Prime Minister and other government positions held by the Ranas hereditary. They are Kshatriya, whose ancestors were descended from the Ranas of Udaipur, Rajasthan, India. The Rana dynasty is historically known for their iron-fisted rule in Nepal. This changed after the Revolution of 1951 with the promulgation of a new constitution, when power shifted back to the monarchy of King Tribhuvan. The Rana dynasty were descended from the Kunwar family, a nobility of the Gorkha Kingdom. Due to their marital lineages with the politically reigning Thapa dynasty (of Mukhtiyar Bhimsen Thapa) from the early 19th century, the Ranas gained entry to central Darbar politics. The Ranas were also linked to a minor faction of the Pande dynasty of Gorkha through the Thapa dynasty.
1464101
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%20%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8
সিদ্ধেশ্বর সেন
সিদ্ধেশ্বর সেন (২৬ মে ১৯২৬ - ২১ এপ্রিল ২০০৮) ছিলেন বিশ শতকে রবীন্দ্রোত্তর বাংলা সাহিত্যের বিশিষ্ট কবি। জন্ম ও প্রারম্ভিক জীবন সিদ্ধেশ্বর সেনের জন্ম ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দের ২৬ মে (১৩৩৩ বঙ্গাব্দের ১২ চৈত্র) ব্রিটিশ ভারতের অধুনা পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার চুঁচুড়ায়। পিতা সত্যেন্দ্রনাথ সেন, মাতা নির্ঝরিণী দেবী। সিদ্ধেশ্বরের বিদ্যালয়ের পাঠ প্রথমে দিল্লি ও সিমলায়। তারপর কলকাতা ও হাওড়ায়। ১৯৪০-এর বছরগুলিতে তিনি ফ্যাসিবিরোধী আন্দোলনে সামিল হন। পরে কমিউনিস্ট পার্টির সর্বক্ষণের কর্মী সিদ্ধেশ্বর সেন সাংবাদিকতায় কর্মজীবন শুরু করলেও, পরিচিতি লাভ করেন কবি হিসাবেই। পার্টির মুখপত্র স্বাধীনতা পত্রিকার সাংবাদিক ছিলেন তিনি। স্বাধীনতা প্রকাশ বন্ধ হয়ে গেলে তিনি 'সোভিয়েত দেশ' পত্রিকার তথ্য বিভাগে যোগ দেন। অবসর নেন ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দে। কর্মজীবনে তার সঙ্গে বন্ধুত্ব হয় কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়, মুকুল গুহ, বুদ্ধদেব বসু, প্রমুখের। সাহিত্যকর্ম সিদ্ধেশ্বর সেন প্রথম যৌবন থেকেই নিয়মিত কবিতা রচনা করেছেন। তার ঊনিশ বৎসর বয়সে ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিলে সত্যেন্দ্রনাথ মজুমদার সম্পাদিত অরণি পত্রিকায় ছাপা হয় কবিতা 'প্রস্তুতি' এবং ওই বছরেই বুদ্ধদেব বসুর 'কবিতা' পত্রিকায় বের হয় তার 'অনুরণন' নামের লিরিক। চল্লিশের দশকের দ্বিতীয়ার্ধে কলকাতার নানা পত্রপত্রিকায় নিয়মিত কবিতা ছাপা হলেও ১৯৫০-এ ‘নতুন সাহিত্য’ পত্রিকায় চার-পর্বে-বিন্যস্ত দীর্ঘ কবিতা ‘আমার মা-কে’ কবিতাটির প্রকাশের মধ্য দিয়েই সিদ্ধেশ্বর সেন কবি হিসেবে প্রতিষ্ঠা পান। তার প্রথম জীবনের এই কবিতা সে-সময়ে সকলকে স্পর্শ করেছিল। ইনি কেবল জন্মদাত্রী মা নন, তিনি সমুদ্রমেখলা পৃথিবী, আদিমাতা বসুন্ধরা এই কবিতার পশ্চাৎপট সম্পর্কে তিনি লিখেছেন— ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের নভেম্বরে জেল থেকে মুক্তি পাওয়া কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের বিশেষ উদ্যোগে কবিতাটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেন সুনীল জানা। কবি সমর সেন কর্তৃক অনুবাদটি দেখার পর পি. সি. জোশীর সম্পাদনায় এলাহাবাদ থেকে প্রকাশিত ‘ইন্ডিয়া টুডে’ পত্রিকায় সেটি প্রকাশিত হয়। আমেরিকান লোককথা থেকে উঠে আসা 'উই শ্যাল ওভারকাম সামডে' মার্টিন লুথার কিং এর বক্তৃতায় বারবার ধ্বনিত হয়েছে। চার্লস পিনলে সুরারোপিত ও পিট সিগারের কণ্ঠে গীত এই 'মানবতার গান' সিদ্ধেশ্বর সেনের বঙ্গানুবাদে আমরা করব জয় নিশ্চয় সোভিয়েতে ছাপা হয়েছে, যদিও অনুবাদের একক খ্যাতি সিদ্ধেশ্বর পান নি। লুই আরাগঁ-এর কবিতা 'মাই পার্টি'-র বঙ্গানুবাদ তার অন্যতম সৃষ্টি। মায়াকোভস্কির দীর্ঘ কবিতা 'ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন' কবিতাটির বঙ্গানুবাদও সার্থক। ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে চব্বিশ বৎসর বয়সে কবি হিসাবে প্রতিষ্ঠা পেলেও এবং অবিরতই কবিতা লিখলেও, পরবর্তী বিশ বৎসরে তার একটিও কবিতা গ্রন্থ প্রকাশিত হয়নি। ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে ১৪ মার্চ প্রকাশিত হয় - 'ঘন ছন্দ মুক্তির নিবিড়'। তাও মূলত কবি অরুণ সেন আর দেবেশ রায়ের উদ্যোগে। কবি শঙ্খ ঘোষ তার মৃত্যুতে স্মরণ করেন অভিন্ন অনুরাগীজন ও সুহৃদদের উদ্যোগে সিদ্ধেশ্বর সেনের মোট আটটি কাব্যগ্রন্থ ও কবিতা-সংকলন প্রকাশিত হয়েছে— ঘন ছন্দ মুক্তির নিবিড় (১৯৮০, সারস্বত), সিদ্ধেশ্বর সেনের কবিতা ১ (১৯৮১, পরিচয়), তোমার শুধু মানুষ (১৯৮৩, সাহিত্য সমবায়), দীর্ঘায়ু আর অমর তৃষ্ণায় (১৯৮৩, পরিচয়), আয়না-আঁটা সপ্ততলা (১৯৮৩, নাভানা), সিদ্ধেশ্বর সেনের কবিতা ২ (১৯৮৪, পরিচয়), পুরাণকল্পে পুনর্বার(১৯৮৯, প্রতিক্ষণ) এবং সিদ্ধেশ্বর সেনের কবিতা (২০০১) সম্মাননা কবি সিদ্ধেশ্বর সেন তার সাহিত্যকীর্তির জন্য সম্মানিত হয়েছেন— মস্কোর মৈত্রী ও সাংস্কৃতিক সমিতি প্রদত্ত 'সাইটেবাম' সম্মাননায় সাহিত্য অকাদেমি প্রদত্ত লেখক গ্রান্ট মণিপুর রাজ্যকলা আকাদেমি সম্মাননা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের একুশে সম্মাননা কবি বিষ্ণু দে পুরস্কার কবি মঙ্গলাচরণ চট্টোপাধ্যায় স্মৃতি পুরস্কার জীবনাবসান নিঃসন্তান কবি সিদ্ধেশ্বর সেন ২০০৮ খ্রিস্টাব্দের ২১ এপ্রিল (১৪১৫ বঙ্গাব্দের ৮ বৈশাখ) কলকাতার নীলরতন সরকার হাসপাতালে পরলোক গমন করেন। ১৬ এপ্রিল হাসপাতালে রোগশয্যায় শুয়েই মুখে মুখে বলে যান— "আমার মা-কে মনে পড়ে/রোগশয্যায় শুয়ে/রোগশয্যা কিছু নয়/রোগশয্যা ছাড়িয়ে মা অনন্ত শয্যায়।/ সেই শৈশবে ফিরে যেতে ইচ্ছে হয়/যেখানে মা আর আমি /শিশুর মতো জগৎকে ছুঁয়ে আছি।" তথ্যসূত্র ১৯২৬-এ জন্ম ২০০৮-এ মৃত্যু হুগলি জেলার ব্যক্তি বাঙালি কবি ২০শ শতাব্দীর বাঙালি কবি বাঙালি পুরুষ কবি
null
null
null
1464114
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%97%E0%A6%A1%E0%A6%BC%20%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%A8
আলিগড় আন্দোলন
আলিগড় আন্দোলন ছিল ব্রিটিশ ভারতের মুসলিম জনগণের জন্য পশ্চিমা ধাঁচের আধুনিক বৈজ্ঞানিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা, যা ১৯ শতকের শেষ দিকে শুরু হয়েছিল।. এই আন্দোলনের নামকরণ আলিগড় শহরের নামে করা হয়, কারণ এর কেন্দ্রবিন্দু ও উৎপত্তি এই শহরেই ছিল এবং বিশেষ করে ১৮৭৫ সালে মোহামেডান অ্যাংলো-ওরিয়েন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠার সাথে যুক্ত। এই কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন স্যার সৈয়দ আহমদ খান, যিনি আলিগড় আন্দোলনের প্রধান ব্যক্তি হয়ে উঠেছিলেন। এই শিক্ষা সংস্কার আন্দোলন একটি ভিত্তি ও গতি তৈরি করে, যা একটি বিস্তৃত ভারতীয় মুসলিম পুনর্জাগরণে পরিণত হয়। এর ফলে ধর্ম, রাজনীতি, সংস্কৃতি ও সমাজে গভীর প্রভাব ফেলে। ইতিহাস সিপাহী বিদ্রোহ ১৮৫৭ সালে ব্যর্থ হওয়ার পরে মুঘল সাম্রাজ্যের অবসান ঘটে এবং ব্রিটিশদের হাতে ক্ষমতা আসে। বিদ্রোহ-পরবর্তী সময়ে মুসলিম সমাজের অবস্থা ছিল খুবই দুর্বল। স্যার সৈয়দ আহমদ খান লক্ষ্য করেন যে, মুসলিম সমাজ শিক্ষাগত, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিকভাবে পিছিয়ে পড়েছে। তিনি এই অবনতির জন্য প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাকে দায়ী করেন। এই কারণে স্যার সৈয়দ মুসলিম সমাজের বুদ্ধিবৃত্তিক, শিক্ষাগত, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক পুনর্জাগরণের জন্য একটি আন্দোলন শুরু করেন। এই আন্দোলনটি আলিগড় আন্দোলন নামে পরিচিত হয়, কারণ স্যার সৈয়দ আলিগড়ে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যা পরবর্তীতে এই আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে। আলিগড় আন্দোলন উর্দু সাহিত্যে একটি নতুন ধারা প্রবর্তন করে। স্যার সৈয়দ আহমদ খান এবং তার সহযোগীরা উর্দু ভাষায় পুরানো, অলঙ্কৃত ও একাডেমিক লেখার ধারা ছেড়ে একটি সরল শৈলী শুরু করেন, যা মুসলিমদের জন্য আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য বোঝা সহজ করে তোলে। স্যার সৈয়দ আহমদ খান এই জাগরণের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। প্রতিষ্ঠানসমূহ ১৮৫৯ সালে, স্যার সৈয়দ আহমদ খান মোরাদাবাদে গুলশান স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। ১৮৬২ সালে তিনি গাজীপুরে ভিক্টোরিয়া স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। ১৮৬৩ সালে তিনি গাজীপুরে ট্রান্সলেশন সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন, যা বিজ্ঞানের এবং আধুনিক শিল্পের প্রধান কাজগুলি উর্দুতে অনুবাদ করার জন্য কাজ করে। পরবর্তীতে এর নাম পরিবর্তন করে সায়েন্টিফিক সোসাইটি রাখা হয় এবং এটি আলিগড়ে স্থানান্তরিত হয়। সোসাইটি দুটি জার্নাল প্রকাশ করত – আলিগড় ইনস্টিটিউট গেজেট এবং তহজীব-উল-আখলাক, যা ইংরেজিতে মোহামেডান সোশ্যাল রিফর্মার নামে পরিচিত ছিল। ১৮৬৬ সালে আলিগড়ে ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মানুষের রাজনৈতিক চাহিদা পূরণের উদ্দেশ্যে। ১৮৬৮ সালে সৈয়দ ইমদাদ আলি মুজাফফরপুরে বিহার সায়েন্টিফিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন। সোসাইটি একটি পাক্ষিক পত্রিকা, "আখবারুল আখিয়ার" প্রকাশ করে। বিহার সায়েন্টিফিক সোসাইটি এবং ভূমিহার ব্রাহ্মণ সভা একসঙ্গে ৩ জুলাই ১৮৯৯ সালে মুজাফফরপুরে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করে, যা বর্তমানে লঙ্গাট সিং কলেজ নামে পরিচিত। ১৮৭৫ সালে স্যার সৈয়দ এবং মৌলভি সামিউল্লাহ খান আলিগড়ে তার বাংলোতে মাদরাসা মাদ্রাসাতুল উলুম মুসলমানান-এ-হিন্দ প্রতিষ্ঠা করেন। স্কুলটিতে একটি প্রাথমিক শাখা এবং একটি সিনিয়র শাখা ছিল যা মোহামেডান অ্যাংলো-ওরিয়েন্টাল কলেজিয়েট স্কুল নামে পরিচিত ছিল। দুই বছর পর, ১৮৭৭ সালে, স্কুলটি মোহামেডান অ্যাংলো-ওরিয়েন্টাল কলেজে রূপান্তরিত হয়। ১৮৭৭ সালে লর্ড লিটন এমএও কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য লিটন লাইব্রেরির ভিত্তি স্থাপন করেন। স্বাধীনতার পর এর নামকরণ করা হয় মৌলানা আজাদ লাইব্রেরি। * ১৮৮৪ সালে স্যার সৈয়দ এমএও কলেজে একটি বিতর্ক ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন, যা প্রথম প্রিন্সিপাল হেনরি জর্জ সিডন্সের নামে সিডন্স ইউনিয়ন ক্লাব নামে পরিচিত হয়। কলেজটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হওয়ার পর এটি মুসলিম ইউনিভার্সিটি ইউনিয়ন নামে পরিচিতি লাভ করে। ১৮৮৬ সালে স্যার সৈয়দ মোহামেডান এডুকেশনাল কংগ্রেস প্রতিষ্ঠা করেন, যা ভারতীয় মুসলমানদের শিক্ষিত ও সংস্কার করার জন্য একটি সংগঠন ছিল। ১৮৯০ সালে এর নাম পরিবর্তন করে অল ইন্ডিয়া মোহামেডান এডুকেশনাল কনফারেন্স রাখা হয়। ১৮৮৮ সালে স্যার সৈয়দ রাজা শিবাপ্রসাদ বেনারসের সাথে মিলিত হয়ে ইউনাইটেড প্যাট্রিয়টিক অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করেন, যা ব্রিটিশদের সাথে রাজনৈতিক সহযোগিতা প্রচার এবং ব্রিটিশ ভারতীয় সরকারে মুসলিম অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য কাজ করত। ১৮৮৯ সালে সাহাবজাদা আফতাব আহমদ খান ডিউটি সোসাইটি বা আনজুমান-আল-ফারজ প্রতিষ্ঠা করেন, যা এমএও কলেজের দরিদ্র ও প্রয়োজনীয় শিক্ষার্থীদের সহায়তা করত।* ১৮৯০ সালে মহসিন-উল-মুলক উর্দু ডিফেন্স সেন্ট্রাল কমিটি প্রতিষ্ঠা করেন, যা পরে উর্দু ডিফেন্স অ্যাসোসিয়েশন নামে পরিচিতি পায়। মুসলমানদের রাজনৈতিক স্বার্থ ব্রিটিশ সরকারের কাছে তুলে ধরার জন্য ১৮৯৩ সালে মোহামেডান অ্যাংলো-ওরিয়েন্টাল ডিফেন্স অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করা হয়।* ১৮৯৩ সালে মোহামেডান এডুকেশনাল কনফারেন্স উর্দু উন্নয়নের জন্য আনজুমান-ই-তারাক্কি-ই-উর্দু প্রতিষ্ঠা করে। প্রথম আনজুমানটি দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হয়, যার সভাপতি ছিলেন থমাস ওয়াকার আর্নল্ড এবং সেক্রেটারি ছিলেন শিবলি নোমানি।ndry_2017-09-12"/> ১৮৯৯ সালে স্যার সৈয়দের মৃত্যুর পর আলিগড়ে ওল্ড বয়েজ অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়েছিল, যা আলিগড় আন্দোলনের জন্য সমর্থন জোগাড় করার উদ্দেশ্যে কাজ করত। মৌলভি বাহাদুর আলি ছিলেন অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারি। ১৮৯৯ সালে সাহাবজাদা আফতাব আহমদ খান স্যার সৈয়দ মেমোরিয়াল ফান্ড প্রতিষ্ঠা করেন, যা এমএও কলেজকে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করার জন্য তহবিল সংগ্রহ করত। ১৯০১ সালে নবাব ওয়াকার-উল-মুলক মোহামেডান পলিটিকাল অর্গানাইজেশন প্রতিষ্ঠা করেন, যা সরকারের কাছে মুসলমানদের অভিযোগ তুলে ধরত। ১৯০৪ সালে শেখ আবদুল্লাহ মেয়েদের শিক্ষার প্রচার করার জন্য উর্দু মাসিক ম্যাগাজিন খাতুন চালু করেন। ১৯১৪ সালে বেগম সুলতান জাহান আলিগড়ে অল ইন্ডিয়া মুসলিম লেডিস কনফারেন্স প্রতিষ্ঠা করেন। বেগম এই কনফারেন্সের সভাপতি ছিলেন এবং আলিগড়ের নাফিস দুলহন বেগম ছিলেন এর সেক্রেটারি। ২৯ অক্টোবর, ১৯২০ সালে জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া আলিগড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা পরে দিল্লিতে স্থানান্তরিত হয়। ১৭ ডিসেম্বর, ১৯২০ সালে এমএও কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পায় এবং আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। মহম্মদ আলী মহম্মদ খান মাহমুদাবাদের রাজা উপাচার্য হিসেবে নিযুক্ত হন। ১৯২৯ সালে জেনানা মাদ্রাসা একটি ইন্টারমিডিয়েট কলেজে পরিণত হয় এবং ১৯৩০ সালে মেয়েদের কলেজটি আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত একটি মহিলা কলেজে রূপান্তরিত হয়। ১৯৫২ সালে মুসলিম ইউনিভার্সিটি ইউনিয়নের জন্য একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন করা হয় এবং এটি আলিগড় মুসলিম ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস' ইউনিয়ন নামে পরিচিতি লাভ করে। গুরুত্বপূর্ণ সদস্য আন্দোলনের সাথে যুক্ত প্রধান ব্যক্তিত্বদের মধ্যে ছিলেন: স্যার সৈয়দ আহমদ খান, মোহামেডান অ্যাংলো-ওরিয়েন্টাল কলেজ এবং আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা। মৌলভি সামিউল্লাহ খান, মোহামেডান এডুকেশনাল কনফারেন্সের প্রথম সভাপতি। রাজা জয় কিশন দাস, সায়েন্টিফিক সোসাইটির সেক্রেটারি এবং আলিগড় ইনস্টিটিউট গেজেটের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক। জর্জ ফার্কুহার ইরভিং গ্রাহাম, সায়েন্টিফিক সোসাইটির সদস্য এবং স্যার সাইয়দের জীবনী লেখক। জাকাউল্লাহ দেহলভি, স্যার সাইয়দের সহযোগী এবং সায়েন্টিফিক সোসাইটির সদস্য। নাজির আহমদ দেহলভি, স্যার সাইয়দের সহযোগী এবং সায়েন্টিফিক সোসাইটির সদস্য। মৌলভি সৈয়দ জায়নুল আবিদীন, স্যার সাইয়দের সহযোগী এবং এমএও কলেজের দাতা। খাজা মুহাম্মদ ইউসুফ, স্যার সাইয়দের সহযোগী হেমেদুল্লাহ খান, মৌলভি সামিউল্লাহ খানের পুত্র আবদুল মজিদ খাজা, স্যার সাইয়দের সহযোগী মহেন্দ্র সিং পাটিয়ালা, এমএও কলেজের দাতা হেনরি সিডন্স, এমএও কলেজের প্রথম প্রিন্সিপাল থিওডোর বেক, এমএও কলেজের দ্বিতীয় প্রিন্সিপাল থিওডোর মরিসন, এমএও কলেজের তৃতীয় প্রিন্সিপাল আদামজি পীরভাই, এমএও কলেজের দাতা এবং অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগের প্রাথমিক সদস্য উইলিয়াম আর্চবোল্ড, এমএও কলেজের চতুর্থ প্রিন্সিপাল জে.এইচ. টোল, এমএও কলেজের পঞ্চম প্রিন্সিপাল মোহাম্মদ আলী মোহাম্মদ খান, এমএও কলেজের ট্রাস্টি এবং আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য মোহাম্মদ মুজামিলুল্লাহ খান, এমএও কলেজের ট্রাস্টি এবং পরবর্তীতে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য রস মাসুদ, এমএও কলেজের ট্রাস্টি এবং পরবর্তীতে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য জিয়াউদ্দিন আহমদ, আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সহ-উপাচার্য রাজা শিবাপ্রসাদ, স্যার সাইয়দের সহযোগী এবং ইউনাইটেড প্যাট্রিয়টিক অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা চিরাগ আলি, শিক্ষাবিদ এবং স্যার সাইয়দের সহযোগী মীর তুরাব আলি খান, সালার জং I, এমএও কলেজের দাতা নবাব ওয়াকার-উল-মুলক কাম্বোহ, এমএও কলেজের সম্মানসূচক সেক্রেটারি নবাব মহসিন-উল-মুলক, এমএও কলেজের সেক্রেটারি সৈয়দ মাহমুদ, স্যার সাইয়দের পুত্র এবং এমএও কলেজের যুগ্ম সেক্রেটারি হাসরত মোহানি শিবলি নোমানি, স্যার সাইয়দের সহযোগী এবং আনজুমান-ই-তারাক্কি-ই-উর্দুর প্রথম সেক্রেটারি অলতাফ হুসেন হালী, মোহামেডান এডুকেশনাল কনফারেন্সের সদস্য সৈয়দ আমির আলি, মোহামেডান এডুকেশনাল কনফারেন্সের সদস্য তুফাইল আহমদ মঙ্গলোরি, মোহামেডান এডুকেশনাল কনফারেন্সের সদস্য থমাস ওয়াকার আর্নল্ড, আনজুমান-ই-তারাক্কি-ই-উর্দুর প্রথম সভাপতি আগা খান III, আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সহ-উপাচার্য শেখ আবদুল্লাহ, আলিগড়ে মহিলা কলেজের প্রতিষ্ঠাতা নবাব মোহাম্মদ ইসমাইল খান, স্যার সাইয়দের সহযোগী কুনওয়ার লুফত আলি খান চাটারি জাফর আলি খান শওকত আলি মোহাম্মদ আলি জোহর সাহাবজাদা আফতাব আহমদ খান, আনজুমান আল-ফারজ বা ডিউটি সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা আবদুর রহমান বিজনোরি সৈয়দ আলি বিলগ্রামী সৈয়দ নাবিউল্লাহ, মোহামেডান এডুকেশনাল কনফারেন্সের সদস্য সুলতান জাহান, ভোপালের বেগম, আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা চ্যান্সেলর আবদুল হক, আনজুমান-ই-তারাক্কি-ই-উর্দুর সেক্রেটারি সৈয়দ সাজ্জাদ হায়দার ইলদ্রাম, আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা রেজিস্ট্রার শাহ মোহাম্মদ সুলেমান, মোহামেডান এডুকেশনাল কনফারেন্সের সদস্য এবং পরবর্তীতে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য খাজা সলিমুল্লাহ, অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মিয়ান মুহাম্মদ শফি, অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য খাজা গুলাম সাইয়েদাইন রফি আহমদ কিদোয়াই হামিদ আলি খান রামপুরের বদরুদ্দিন ত্যাবজি, এমএও কলেজের দাতা আদামজি পীরভাই, এমএও কলেজের দাতা এবং অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগের প্রাথমিক সদস্য তথ্যসূত্র আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় আলিগড় আন্দোলন পাকিস্তান আন্দোলন
https://en.wikipedia.org/wiki/Aligarh_Movement
Aligarh Movement
The Aligarh Movement was the push to establish a modern system of Western-style scientific education for the Muslim population of British India, during the later decades of the 19th century. The movement's name derives from the fact that its core and origins lay in the city of Aligarh in Central India and, in particular, with the foundation of the Muhammadan Anglo-Oriental College in 1875. The founder of the oriental college, and the other educational institutions that developed from it, was Sir Syed Ahmed Khan. He became the leading light of the wider Aligarh Movement. The education reform established a base, and an impetus, for the wider Movement: an Indian Muslim renaissance that had profound implications for the religion, the politics, the culture and society of the Indian subcontinent.
1464149
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A1%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%AB%20%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%B8
ওয়াল্টার রুডোলফ হেস
ওয়াল্টার রুডোলফ হেস (১৭ মার্চ ১৮৮১ - ১২ আগস্ট ১৯৭৩) হলেন একজন সুইস শারীরতত্ত্ববিদ যিনি ১৯৪৯ সালে অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলির নিয়ন্ত্রণে জড়িত মস্তিষ্কের ক্ষেত্রগুলির মানচিত্রায়নের জন্য এগাস মনিজের সাথে যৌথভাবে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। পুরস্কার ও সম্মাননা মার্সেল বেনোয়িস্ট পুরস্কার (১৯৩১) সন্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রী - বার্ন বিশ্ববিদ্যালয়, জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়, ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়, ফ্রাইবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়; চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৪৯)। আরও দেখুন চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ীদের তালিকা। টীকা ও তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ including the Nobel Lecture, 12 December 1949 The Central Control of the Activity of Internal Organs ১৮৮১-এ জন্ম ১৯৭৩-এ মৃত্যু চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী
https://en.wikipedia.org/wiki/Walter_Rudolf_Hess
Walter Rudolf Hess
Walter Rudolf Hess (17 March 1881 – 12 August 1973) was a Swiss physiologist who won the Nobel Prize in Physiology or Medicine in 1949 for mapping the areas of the brain involved in the control of internal organs. He shared the prize with Egas Moniz.
1464151
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%AA%20%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%A8%20%E0%A6%85%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%20%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AB
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে গল্ফ
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে গল্ফ টুর্নামেন্টগুলি ১ থেকে ১০ আগস্ট প্যারিসের গায়ানকোর্টের লে গল্ফ ন্যাশনাল-এ চালানোর জন্য নির্ধারিত রয়েছে, যেখানে দুটি পদক ইভেন্টে মোট ১২০ জন খেলোয়াড় (লিঙ্গ প্রতি ৬০) অংশগ্রহণ করবে। প্যারিসের গল্ফ যোগ্যতার পথ এবং ফরম্যাট আগের দুটি সংস্করণের মতোই রয়ে গেছে যেখানে ৬০ জন খেলোয়াড় চার দিন-ব্যাপী, ৭২-হোলের ব্যক্তিগত স্ট্রোক প্লে টুর্নামেন্টে প্রতিটি লিঙ্গ-ভিত্তিক ইভেন্টের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছে। পুরুষরা প্রথম খেলবে ১ আগস্ট এবং মহিলাদের ইভেন্ট ছয় দিন পরে শুরু হওয়ার কথা। বাছাই ১৭ জুন ২০২৪-এ (পুরুষদের জন্য) এবং ২৪ জুন ২০২৪-এ (মহিলাদের জন্য) অফিসিয়াল আন্তর্জাতিক গল্ফ ফেডারেশন বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং তালিকার ভিত্তিতে পুরুষ ও মহিলা টুর্নামেন্টের প্রতিটির জন্য ষাটজন খেলোয়াড় প্যারিস ২০২৪-এর এর জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছে। শীর্ষ ১৫ র‍্যাঙ্কের গলফ খেলোয়াড়দের নাম অনুসারে বাছাই করা হয়েছিল এবং তাদের অলিম্পিক স্থানগুলি সুরক্ষিত করেছিল, প্রতি এনওসি প্রতি চার খেলোয়াড়ের সীমাকে প্রদর্শন করে। বাকি স্পটগুলি প্রতি এনওসি প্রতি সর্বোচ্চ দুইটি সহ তালিকার ষোড়শ স্থানের খেলোয়াড়দের দেওয়া হয়েছিল। আইজিএফ গ্যারান্টি দেয় যে আয়োজক দেশ এবং প্রতিটি ভৌগোলিক অঞ্চল (আফ্রিকা, আমেরিকা, এশিয়া, ইউরোপ এবং ওশেনিয়া) থেকে কমপক্ষে একজন গলফার যোগ্যতা অর্জন করবে। দেশ বন্ধনীতে ঐ দেশের ইভেন্টে অংশগ্রহণকারী মোট ক্রীড়াবিদের সংখ্যা উল্লিখিত। পঞ্জিকা সূচক ১ = ১ম পর্ব ২ = ২য় পর্ব ৩ = ৩য় পর্ব ৪ = ৪র্থ পর্ব/অন্তিম পর্ব পদক তালিকা তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ – আইজিএফ ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে গল্ফ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে গল্ফ ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের প্রতিযোগিতা
https://en.wikipedia.org/wiki/Golf_at_the_2024_Summer_Olympics
Golf at the 2024 Summer Olympics
The golf tournaments at the 2024 Summer Olympics in Paris ran from 1 to 10 August at Le Golf National in Guyancourt, featuring a total of 120 players (60 per gender) across two medal events. The golf qualification pathway and format for Paris remained the same as the previous two editions with 60 players qualifying for each gender-based event over a four-day-long, 72-hole individual stroke play tournament. The men's event played 1–4 August while the women's side played 7–10 August.
1464154
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B2%20%E0%A7%AA%E0%A7%A6%E0%A7%AD
বেল ৪০৭
বেল ৪০৭ একটি চার-ব্লেডের একক-ইঞ্জিনের নাগরিক সুবিধা সম্বলিত হেলিকপ্টার। বেল ২০৬এল-৪ লংরেঞ্জারের একটি ডেরিভেটিভ, ৪০৭ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর OH-58D কিওয়া ওয়ারিয়রের জন্য বিকশিত চার-ব্লেড, সফট-ইন-প্লেন ডিজাইন রোটর কম্পোজিট হাব ব্যবহার করে, যা ২০৬এল-৪ এর দুই-ব্লেড, সেমি-রিজিড, টিটারিং রোটরের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয়েছে। নকশা এবং উন্নয়ন ১৯৯৩ সালে, বেল তাদের মডেল ২০৬ সিরিজের প্রতিস্থাপন হিসেবে নিউ লাইট এয়ারক্রাফট উন্নয়ন শুরু করে। এই প্রোগ্রামের ফলস্বরূপ ৪০৭, যা বেলের লংরেঞ্জারের একটি উন্নয়ন।। একটি ২০৬এল-৩ লংরেঞ্জারকে ৪০৭ প্রদর্শক হিসেবে কাজ করার জন্য পরিবর্তিত করা হয়েছিল।। প্রদর্শকটি ৪০৭ এর হার্ডওয়্যার ব্যবহার করেছিল এবং উন্নয়নাধীন ৪০৭ এর প্রশস্ত ফিউজলেজ প্রদর্শনের জন্য মোল্ডেড ফেয়ারিং যোগ করেছিল। ১৯৯৫-এ প্রথম উড়া বিমান স্থায়ীভাবে অকার্যকর বহিঃসংযোগসহ নিবন্ধ অকার্যকর বহিঃসংযোগ সহ সমস্ত নিবন্ধ
https://en.wikipedia.org/wiki/Bell_407
Bell 407
The Bell 407 is a four-blade, single-engine, civil utility helicopter. A derivative of the Bell 206L-4 LongRanger, the 407 uses the four-blade, soft-in-plane design rotor with composite hub developed for the United States Army's OH-58D Kiowa Warrior instead of the two-blade, semi-rigid, teetering rotor of the 206L-4.
1464155
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BF%20%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE
তাকুমি কিতামুরা
হলেন একজন জাপানি অভিনেতা, সঙ্গীতশিল্পী এবং মডেল। তিনি স্টারডাস্ট প্রমোশনের ৩য় বিভাগের প্রতিনিধিত্ব করেন এছাড়া তিনি স্টারডাস্টের যৌথ শাখা এবিডানের রক ব্যান্ড ডিশের প্রধান। ডিশের সদস্য হিসাবে তার ডাকনাম তাকুমি। জীবনী কিতামুরা ১৯৯৭ সালের ৩ নভেম্বর জাপানের টোকিওতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ার সময় স্টারডাস্ট প্রমোশন দ্বারা স্কাউট হন। ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে এনএইচকে ধারাবাহিক মিন্না নো উটাতে "রিসু নি কোই শিতা শোনেন" গানের মাধ্যমে তিনি সর্বপ্রথম আত্মপ্রকাশ করেন। পরবর্তীতে জুন মাসে কিতামুরা প্রথমবারের মতো ডাইভ!! চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি ২০০৯ সালে শোগাকু রোকুনেনসেই পত্রিকার ২০০৯ পাঠক মডেল পুরস্কার জিতেন। ২০১০ সালের গ্রীষ্মে কিতামুরা অভিনয়শিল্পীদের গ্রুপ এবিডানে যোগ দেন। পরবর্তীতে ২০১১ সালের ডিসেম্বরে তিনি এবিডানের নৃত্য রক ব্যান্ড ডিশে যোগ দেন। কিতামুরা এই ব্যান্ডের প্রধান কণ্ঠশিল্পী এবং গিটারবাদক। ২০২১ সালের আগস্টে কোভিড-১৯ পরীক্ষায় তার ইতিবাচক ফল আসে। তাকুমি মারপিটধর্মী চলচ্চিত্র টোকিও রিভেঞ্জার্সে অভিনয় করেছেন। চলচ্চিত্রটি ইতিবাচক সাড়া পায় এবং এটি ২০২১ সালের সর্বোচ্চ আয়কারী জাপানি চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে একটি। সঙ্গীত জীবন একক চলচ্চিত্র জীবন টেলিভিশন নাটক চলচ্চিত্র শীর্ষ ভিডিও সঙ্গীত ভিডিও বিজ্ঞাপন সরাসরি ভিডিও পুরস্কার তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ জীবিত ব্যক্তি ১৯৯৭-এ জন্ম ২১শ শতাব্দীর জাপানি অভিনেতা উদ্ধৃতি শৈলীতে জাপানি ভাষার উৎস (ja) জাপানি ভাষার লেখা থাকা নিবন্ধ সহযোগী কাজসহ তথ্যছক সঙ্গীতশিল্পী ব্যবহৃত পাতা এইচকার্ডের সাথে নিবন্ধসমূহ
https://en.wikipedia.org/wiki/Takumi_Kitamura
Takumi Kitamura
Takumi Kitamura (北村 匠海, Kitamura Takumi, born 3 November 1997) is a Japanese actor, singer, and model. He is represented by Stardust Promotion's Section 3. He is the leader of Stardust's music collective Ebidan unit Dish. As a member of Dish, he is nicknamed Takumi, stylized as TAKUMI.
1464162
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A1%20%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B8%20%28%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%A6%20%E0%A6%B8%E0%A6%A6%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%29
আলফ্রেড ডেভিস (কারমার্থেনের সংসদ সদস্য)
আলফ্রেড ডেভিস (১৪ অক্টোবর ১৮৪৮ - ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯০৭), ছিলেন একজন ব্রিটিশ লিবারেল পার্টির রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ী। ডেভিস ১৮৭০ সালে ব্রিটিশ মালবাহী ফরওয়ার্ডিং কোম্পানি ডেভিস টার্নার প্রতিষ্ঠা করেন যা ২০১৩ সালে গ্রেট ব্রিটেনে পরিচালিত বৃহত্তম স্বাধীন মালবাহী ফরওয়ার্ডিং কোম্পানি বলে দাবি করে। সূত্র হু ওয়াজ কে ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি নির্বাচনের ফলাফল 1885-1918, ক্রেগ, FWS তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ কে ছিল কে; http://www.ukwhoswho.com ফাইন্ড কারমার্থেনশায়ারের নির্বাচনী এলাকা থেকে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য লন্ডন কাউন্টি কাউন্সিলের সদস্য যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০০-১৯০৬ ওয়েলসের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯০৭-এ মৃত্যু ১৮৪৮-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Alfred_Davies_(Carmarthen_MP)
Alfred Davies (Carmarthen MP)
Alfred Davies (14 October 1848 – 27 September 1907), was a British Liberal Party politician and businessman. Davies founded the British freight forwarding company Davies Turner in 1870 which claimed in 2013 to be the largest independent freight forwarding company operating in Great Britain.
1464163
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%20%E0%A6%8F%E0%A6%A1%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1%20%E0%A6%8F%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8
টমাস এডওয়ার্ড এলিস
টমাস এডওয়ার্ড এলিস (১৬ ফেব্রুয়ারি ১৮৫৯ – ৫ এপ্রিল ১৮৯৯), প্রায়ই টিই এলিস বা টম এলিস নামে পরিচিত, একজন ওয়েলশ রাজনীতিবিদ ছিলেন যিনি Cymru Fydd- এর নেতা ছিলেন, একটি আন্দোলন যার লক্ষ্য ছিল ওয়েলসের স্বদেশ শাসন লাভ করা। এলিস, কিছু সময়ের জন্য, ১৮৮৬ সালের পর ওয়েলসে আবির্ভূত লিবারেল রাজনীতিবিদদের একটি প্রজন্মের মধ্যে সবচেয়ে বিশিষ্ট ছিলেন, যারা তাদের রাজনীতিতে একটি ওয়েলশ মাত্রার জন্য আগের প্রজন্মের চেয়ে বেশি জোর দিয়েছিলেন। ১৮৯৯ সালে ৪০ বছর বয়সে তার প্রাথমিক মৃত্যু তার নামের চারপাশে আভাকে যুক্ত করেছিল। তথ্যসূত্র গ্রন্থপঞ্জি Wyn Jones, Thomas Edward Ellis: 1859-1899 (University of Wales Press, 1986) Neville Masterman: The Forerunner: The Dilemmas of Tom Ellis, 1859-1899 (Christopher Davies, Swansea, 1972) Meic Stephens (Editor): The New Companion to the Literature of Wales (University of Wales Press, Cardiff, 1998) বহিঃসংযোগ Photograph of T. E. Ellis Biography of T.E.Ellis by Dr J Graham Jones, Journal of Liberal History, Issue 24, Autumn 1999 নিউ কলেজ, অক্সফোর্ডের প্রাক্তন শিক্ষার্থী যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯৫-১৯০০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯২-১৮৯৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮৬-১৮৯২ ওয়েলসের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৮৯৯-এ মৃত্যু ১৮৫৯-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/T._E._Ellis
T. E. Ellis
Thomas Edward Ellis (16 February 1859 – 5 April 1899), often known as T. E. Ellis or Tom Ellis, was a Welsh politician who was the leader of Cymru Fydd, a movement aimed at gaining home rule for Wales. Ellis was, for a time, the most prominent of a generation of Liberal politicians who emerged in Wales after 1886, who placed greater emphasis than the previous generation to a Welsh dimension to their politics. His early death in 1899 aged 40 added to the aura that surrounded his name.
1464164
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2%20%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0
স্যামুয়েল স্যাডলার
স্যার স্যামুয়েল আলেকজান্ডার স্যাডলার (১৮৪২ - ২৯ সেপ্টেম্বর ১৯১১) ছিলেন একজন ব্রিটিশ শিল্পপতি, জনসেবক এবং মিডলসব্রো, যুক্তরাজ্যের প্রথম রক্ষণশীল সংসদ সদস্য, যে শহরের সাথে তার নাম যুক্ত। আরও সূত্র হ্যান্সার্ডে স্যার স্যামুয়েল আলেকজান্ডার স্যাডলারের সংসদীয় অবদানের রেকর্ড নিম্নলিখিত লিঙ্কে দেখা যেতে পারে। মিস্টার স্যামুয়েল স্যাডলার (হ্যান্সার্ড) তথ্যসূত্র নাইটস ব্যাচেলর ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০০-১৯০৬ ১৯১১-এ মৃত্যু ১৮৪২-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Samuel_Sadler
Samuel Sadler
Sir Samuel Alexander Sadler (1842 – 29 September 1911) was a British industrialist, public servant and the first Conservative Member of Parliament for Middlesbrough, United Kingdom, the town with which his name is associated.
1464165
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A1%20%E0%A6%B9%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8
আলফ্রেড হপকিন্স
স্যার আলফ্রেড হপকিনসন (২৮ জুন ১৮৫১ – ১১ নভেম্বর ১৯৩৯) একজন ইংরেজ আইনজীবী, শিক্ষাবিদ এবং রাজনীতিবিদ ছিলেন যিনি প্রায় ৩০ বছর আলাদা হয়ে দুই তিন বছরের জন্য সংসদ সদস্য (এমপি) ছিলেন। তিনি জন হপকিনসন, একজন যান্ত্রিক প্রকৌশলীর পুত্র এবং তার ভাইদের মধ্যে ছিলেন জন হপকিনসন, একজন পদার্থবিদ এবং বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী এবং এডওয়ার্ড হপকিনসন, একজন বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী এবং এমপি। তিনি প্রথম ১৮৮৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে হাউস অফ কমন্সে নির্বাচনে দাঁড়ান, যখন তিনি ম্যানচেস্টার ইস্টে লিবারেল পার্টির ব্যর্থ প্রার্থী ছিলেন। ১৮৯২ সালের সাধারণ নির্বাচনে লিবারেল ইউনিয়নিস্ট প্রার্থী হিসেবে তিনি আবারও ব্যর্থ হন, যখন তিনি ম্যানচেস্টার দক্ষিণ-পশ্চিমে দাঁড়ান। হপকিনসন অবশেষে ১৮৯৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে একটি আসন জিতেছিলেন, যখন তিনি উইল্টশায়ারের ক্রিকলেডের এমপি নির্বাচিত হন। ১৮৯৮ সালের ফেব্রুয়ারীতে তিনি চিলটার্ন হানড্রেডের স্টুয়ার্ড হিসাবে নিয়োগ গ্রহণের পদ্ধতিগত ডিভাইসের মাধ্যমে সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন। হপকিনসন ১৯০১ থেকে ১৫ জুলাই ১৯০৩ সাল পর্যন্ত ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং তারপর ১৯১৩ সাল পর্যন্ত ম্যানচেস্টারের ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন। ১৯১৪ সালের ডিসেম্বরে, তাকে কথিত জার্মান আক্রোশে কমিটিতে নিযুক্ত করা হয়েছিল, যা ১৯১৫ সালের মে মাসে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শুরুর মাসগুলিতে বেলজিয়াম আক্রমণের সময় বেসামরিকদের বিরুদ্ধে জার্মান যুদ্ধাপরাধের রিপোর্ট করেছিল। তিনি ১৯০১ সালের জুন মাসে গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অফ লজ (LL.D) এর সম্মানসূচক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ১৯১০ সালে নাইট উপাধিতে ভূষিত হন। তিনি ১৯২৬ সালের মার্চ মাসে সংসদে ফিরে আসেন, যখন তিনি রক্ষণশীল হিসাবে সম্মিলিত ইংরেজি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির জন্য একটি উপ-নির্বাচনে জয়ী হন। তিনি ১৯২৯ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি। জন ক্যাসিডির একটি ভাস্কর্য ১৯১২ সালে ম্যানচেস্টারে প্রদর্শিত হয়েছিল। তার ছেলে অস্টিন হপকিনসনও সংসদ সদস্য হন। তার এক মেয়ে স্যার জেরাল্ড হার্স্ট এমপিকে বিয়ে করেন এবং আরেকজন, এলেন, জর্জ হারউড এমপিকে বিয়ে করেন। একটি নাতনী, জর্জিনা হারউড, জর্জিনা ব্যাটিসকম্বের বিবাহিত নামে একজন সুপরিচিত জীবনীকার হয়ে ওঠেন। তথ্যসূত্র আরও পড়ুন Hopkinson, Mary & Ewing, Irene, Lady (eds.) (1948) John and Alice Hopkinson 1824-1910 . লন্ডন: ফার্মার অ্যান্ড সন্স, প্রিন্টার্স বহিঃসংযোগ Works by Alfred Hopkinson at Project Gutenberg Works by or about Alfred Hopkinson at Internet Archive যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ সম্মিলিত ইংরেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯৫-১৯০০ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে লিবারেল ইউনিয়নিস্ট পার্টির সংসদ সদস্য ১৯৩৯-এ মৃত্যু ১৮৫১-এ জন্ম হপকিন্স পরিবার
https://en.wikipedia.org/wiki/Alfred_Hopkinson
Alfred Hopkinson
Sir Alfred Hopkinson (28 June 1851 – 11 November 1939) was an English lawyer, academic and politician who was a member of parliament (MP) for two three-year periods, separated by nearly 30 years. He was the son of John Hopkinson, a mechanical engineer, and among his brothers were John Hopkinson, a physicist and electrical engineer, and Edward Hopkinson, an electrical engineer and MP. He first stood for election to the House of Commons at the 1885 general election, when he was the unsuccessful Liberal Party candidate in Manchester East. He was unsuccessful again as a Liberal Unionist candidate at the 1892 general election, when he stood in Manchester South-West. Hopkinson finally won a seat at the 1895 general election, when he was elected as MP for Cricklade in Wiltshire. He resigned from Parliament in February 1898, by the procedural device of accepting appointment as Steward of the Chiltern Hundreds. Hopkinson was vice-chancellor of the Victoria University from 1901 to 15 July 1903 and then of the Victoria University of Manchester until 1913. In December 1914, he was appointed to the Committee on Alleged German Outrages which, in May 1915, reported on German war crimes against civilians during the invasion of Belgium in the opening months of the First World War. He received the honorary degree of Doctor of Laws (LL.D) from the University of Glasgow in June 1901. He was awarded a knighthood in 1910. He returned to Parliament in March 1926, when he won a by-election for the Combined English Universities as a Conservative. He did not contest the 1929 general election. A sculpture of him by John Cassidy was exhibited in Manchester in 1912. His son, Austin Hopkinson, also became a member of parliament. One of his daughters married Sir Gerald Hurst MP and another, Ellen, married George Harwood MP. A granddaughter, Georgina Harwood, became a well-known biographer under her married name of Georgina Battiscombe.
1464171
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%A8%20%E0%A6%B9%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8
অস্টিন হপকিন্স
অস্টিন হপকিনসন জেপি (২৪ জুন ১৮৭৯ - ২ সেপ্টেম্বর ১৯৬২) ছিলেন একজন ব্রিটিশ শিল্পপতি এবং সংসদ সদস্য (এমপি) যিনি ১৯১৮ থেকে ১৯২৯ এবং ১৯৩১ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত একজন স্বতন্ত্র সদস্য হিসাবে মসলেকে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। এছাড়াও তিনি স্থানীয় কারণের জন্য একজন প্রখ্যাত হিতৈষী এবং আভিজাত্যের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসী ছিলেন। তথ্যসূত্র হু ইজ হু অফ ব্রিটিশ এমপি, ভলিউম 3 এম. স্টেনটন এবং এস. লিস (হারভেস্টার, ব্রাইটন, 1979) 1929 থেকে 1945 পর্যন্ত হাউস অফ কমন্সের টাইমস গাইড ( দ্য টাইমস, লন্ডন) ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি নির্বাচনের ফলাফল 1918-1949 FWS Craig দ্বারা (পার্লামেন্টারি রিসার্চ সার্ভিস, চিচেস্টার, 1983) বহিঃসংযোগ Tameside কাউন্সিল থেকে অস্টিন হপকিনসনের প্রতি শ্রদ্ধা ন্যাশনাল পোর্ট্রেট গ্যালারি থেকে 1924 সালের ছবি বহিঃসংযোগ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য যুক্তরাজ্যের কমন্সসভার স্বতন্ত্র সদস্য যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩৫-১৯৪৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩১-১৯৩৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০-১৯১৮ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৬২-এ মৃত্যু ১৮৭৯-এ জন্ম হপকিন্স পরিবার ইংল্যান্ডের স্বতন্ত্র রাজনীতিবিদ
https://en.wikipedia.org/wiki/Austin_Hopkinson
Austin Hopkinson
Austin Hopkinson JP (24 June 1879 – 2 September 1962) was a British industrialist and Member of Parliament (MP) who represented Mossley as an Independent from 1918 to 1929 and 1931 to 1945. He was also a noted benefactor to local causes, and a strong believer in noblesse oblige.
1464172
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%87%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%96
লুই বাখ
লুই অ্যাড্রিয়েন বাখ (১৪ এপ্রিল ১৮৮৩, প্যারিসে - ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯১৪, সার্ভন-মেলজিকোর্টে) ছিলেন একজন ফরাসি ফুটবল খেলোয়াড়, যিনি একজন ডিফেন্ডার হিসাবে খেলতেন এবং ১৯০০ অলিম্পিক গেমসে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। প্যারিসে তিনি ক্লাব ফ্র্যাঞ্চাইজি দলের সদস্য হিসেবে রৌপ্য পদক জিতেছিলেন। তিনি প্রথম বিশ্বযুদ্ধে নিহত হন। আরো দেখুন প্রথম বিশ্বযুদ্ধে নিহত অলিম্পিয়ানদের তালিকা তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৮৮৩-এ জন্ম ১৯১৪-এ মৃত্যু প্যারিসের ফুটবলার ১৯০০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের পদক বিজয়ী ফুটবলে অলিম্পিক পদক বিজয়ী ১৯০০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার প্রথম বিশ্বযুদ্ধে নিহত ফরাসি সেনা সদস্য ফ্রান্সের অলিম্পিক ফুটবলার অলিম্পিক রৌপ্য পদক বিজয়ী ফরাসি পুরুষ ফুটবল রক্ষণভাগের খেলোয়াড় ফরাসি পুরুষ ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Louis_Bach
Louis Bach
Louis Adrien Bach (14 April 1883 in Paris – 16 September 1914 in Servon-Melzicourt) was a French football player who played as a defender and competed in the 1900 Olympic Games. In Paris he won a silver medal as a member of Club Française club team. He was killed in action during World War I. According to M.C.E. Reeves, the captain of the Norwood and Selhurst Football Club interviewed by the sports newspaper L'Auto in October 1900, he was one the best backwards he was given to watch playing.
1464173
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%20%28%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%29
হস্তক্ষেপবাদ (রাজনীতি)
আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে 'হস্তক্ষেপবাদ' হলো একটি রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রের গোষ্ঠীর অন্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা যাতে সেই রাষ্ট্র কিছু করতে বা না করতে বাধ্য হয় । এই হস্তক্ষেপ সামরিক শক্তি বা অর্থনৈতিক বলপ্রয়োগের মাধ্যমে পরিচালিত হতে পারে। অন্য একটি পরিভাষা, অর্থনৈতিক হস্তক্ষেপবাদ, নিজ দেশের বাজারে সরকারী হস্তক্ষেপকে বোঝায়। মার্থা ফিনেমোরের মতে সামরিক হস্তক্ষেপ, যা হস্তক্ষেপবাদের একটি সাধারণ উপাদান, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পরিপ্রেক্ষিতে তার সংজ্ঞা হলো "টার্গেট রাষ্ট্রে রাজনৈতিক কর্তৃত্ব কাঠামো নির্ধারণের উদ্দেশ্যে স্বীকৃত সীমানা জুড়ে সামরিক কর্মীদের মোতায়েন"। হস্তক্ষেপগুলি শুধুমাত্র রাজনৈতিক কর্তৃত্ব কাঠামো পরিবর্তনের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হতে পারে, বা মানবিক উদ্দেশ্যে বা এমনকি ঋণ আদায়ের জন্যও পরিচালিত হতে পারে। হস্তক্ষেপবাদ পশ্চিমা শক্তিগুলির বিদেশনীতিতে অন্যতম প্রধান ভূমিকা পালন করেছে, বিশেষ করে ভিক্টোরীয় যুগের সময়ে এবং তার পরে। নতুন সাম্রাজ্যবাদের যুগে কলা যুদ্ধ(ব্যানানা ওয়ার) সহ দক্ষিণ গোলার্ধে পশ্চিমা দেশগুলির অসংখ্য হস্তক্ষেপ দেখা যায়। আধুনিক হস্তক্ষেপবাদ ঠাণ্ডা যুদ্ধের নীতি থেকে বেড়ে উঠেছে , যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হস্তক্ষেপ করেছিল অন্যপক্ষের সেখানে থাকা কোনো প্রভাব মোকাবিলায়। ইতিহাসবিদরা উল্লেখ করেছেন যে হস্তক্ষেপবাদ সর্বদাই বিতর্কিত রাজনৈতিক ইস্যু হয়েছে হস্তক্ষেপকারী দেশগুলির জনমতে । আলেকজান্ডার ডাউনেসের একটি তথ্যতালিকা অনুসারে, ১৮১৬ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে বিদেশী-আরোপিত শাসন পরিবর্তনের মাধ্যমে ১২০ জন শাসককে অপসারণ করা হয়েছিল ২০১৬ সালে কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ডভ হাইম লেভিন (যিনি এখন হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন) এর করা একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৪৬ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে ৮১টি বিদেশী নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করেছিল, যার বেশিরভাগই গোপনে হয়েছিল। বহুপাক্ষিক হস্তক্ষেপ হলো বিদেশী সংস্থাগুলির দ্বারা আঞ্চলিক শাসন যা পূর্ব তিমুর এবং কসোভোর মতো মামলাগুলিও অন্তর্ভুক্ত করে এবং ফিলিস্তিনি অঞ্চলের জন্যও প্রস্তাবিত (যদিও প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল)৷ বিদ্যমান সাহিত্যের ২০২১ সালের একটি পর্যালোচনায় দেখা গেছে যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে বিদেশী হস্তক্ষেপগুলির তাদের কাঙ্খিত উদ্দেশ্য অর্জনে ব্যর্থ হওয়ার প্রবণতা বেশি। বিদেশী হস্তক্ষেপের ফলে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন আলেকজান্ডার ডাউনস, লিন্ডসে ও'রোর্ক এবং জোনাথন মন্টেনের অধ্যয়নগুলি মনে করে যে বিদেশী-আরোপিত শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন কদাচিৎ গৃহযুদ্ধের সম্ভাবনা ; সদ্য আরোপিত নেতার সহিংস অপসারণ এর সম্ভাবনা ; হস্তক্ষেপকারী রাষ্ট্র এবং তাদের বিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষের সম্ভাবনা হ্রাস করে। বিদেশী হস্তক্ষেপ গণতন্ত্রীকরণের সম্ভাবনাও বাড়ায় না যদি না শাসনের পরিবর্তন গণতন্ত্রের জন্য অনুকূল পরিস্থিতি সহ দেশগুলিতে গণতান্ত্রিক প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তনের সংগে আসে। ডাউনস যুক্তি দিয়েছেন: নাইজেল লো, ব্যারি হাশিমোটো এবং ড্যান রিটারের গবেষণায় বিপরীত ফলাফল দেখা গেছে। তারা মনে করেন যে দেশের মধ্যে"যুদ্ধের পর শান্তি দীর্ঘস্থায়ী হয় যখন যুদ্ধে বিদেশী-চাপিয়ে-দেওয়া শাসন জয়ী হয়"। আবার , রিটার এবং গোরান পিকের গবেষণায় দেখা গেছে যে বিদেশী-আরোপিত শাসনের পরিবর্তন গৃহযুদ্ধের সম্ভাবনা বাড়াতে পারে। তথ্যসূত্র
https://en.wikipedia.org/wiki/Interventionism_(politics)
Interventionism (politics)
Interventionism, in international politics, is the interference of a state or group of states into the domestic affairs of another state for the purposes of coercing that state to do something or refrain from doing something. The intervention can be conducted through military force or economic coercion. A different term, economic interventionism, refers to government interventions into markets at home. Military intervention, which is a common element of interventionism, has been defined by Martha Finnemore in the context of international relations as "the deployment of military personnel across recognized boundaries for the purpose of determining the political authority structure in the target state". Interventions may be solely focused on altering political authority structures, or may be conducted for humanitarian purposes, or for debt collection. Interventionism has played a major role in the foreign policies of Western powers, particularly during and after the Victorian era. The New Imperialism era saw numerous interventions by Western nations in the Global South, including the Banana Wars. Modern interventionism grew out of Cold War policies, where the United States and the Soviet Union intervened in nations around the world to counter any influence held there by the other nation. Historians have noted that interventionism has always been a contentious political issue in the public opinion of countries which engaged in interventions. According to a dataset by Alexander Downes, 120 leaders were removed through foreign-imposed regime change between 1816 and 2011. A 2016 study by Carnegie Mellon University political scientist Dov Haim Levin (who now teaches at the University of Hong Kong) found that the United States intervened in 81 foreign elections between 1946 and 2000, with the majority of those being through covert, rather than overt, actions. Multilateral interventions that include territorial governance by foreign institutions also include cases like East Timor and Kosovo, and have been proposed (but were rejected) for the Palestinian territories. A 2021 review of the existing literature found that foreign interventions since World War II tend overwhelmingly to fail to achieve their purported objectives.
1464178
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A6%B8%E0%A6%BE%20%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
খোকসা থানা
খোকসা থানা কুষ্টিয়া জেলার খোকসা উপজেলার একটি থানা। খোকসা উপজেলা নিয়ে থানাটি গঠিত হয়েছে। আওতাধীন এলাকা খোকসা থানার অধীনে একটি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে। পৌরসভা খোকসা পৌরসভা ইউনিয়ন পরিষদ আমবাড়িয়া ইউনিয়ন ওসমানপুর ইউনিয়ন খোকসা ইউনিয়ন গোপগ্রাম ইউনিয়ন জয়ন্তীহাজরা ইউনিয়ন জানিপুর ইউনিয়ন বেতবাড়ীয়া ইউনিয়ন শিমুলিয়া ইউনিয়ন শোমসপুর ইউনিয়ন পুলিশ ক্যাম্প সমূহ খোকসা থানায় একটি স্থায়ী ও একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প রয়েছে। স্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প ভবানীগঞ্জ পুলিশ ক্যাম্প অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প ভবানীপুর পুলিশ ক্যাম্প তথ্যসূত্র খোকসা খোকসা উপজেলা কুষ্টিয়া জেলার থানা
null
null
null
1464180
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A7%E0%A6%AE%20%E0%A6%96%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
১ম খ্রিস্টপূর্বাব্দ
খ্রিস্টপূর্ব ১ বছর জুলিয়ান ক্যালেন্ডারে শুক্রবার বা শনিবার থেকে শুরু হওয়া একটি সাধারণ বছর ছিল (উৎসগুলি পৃথক) এবং প্রলেপটিক জুলিয়ান ক্যালেন্ডারে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া একটি অধিবর্ষ। এটি প্রলেপটিক গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারে শনিবার থেকে শুরু হওয়া একটি অধিবর্ষ ছিল। সেই সময়ে, এটি লেন্টুলাস এবং পিসোর কনসালশিপের বছর হিসাবে পরিচিত ছিল (বা, ৭৫৩ আব উরবে কনডিটা)। এই বছরের জন্য ১ খ্রিস্টপূর্বাব্দ ব্যবহার করা হয়েছে প্রাথমিক মধ্যযুগ থেকে যখন অ্যানো ডোমিনি ক্যালেন্ডার যুগ ইউরোপে বছরের নামকরণের জন্য প্রচলিত পদ্ধতি হয়ে ওঠে। পরের বছরটি বহুল ব্যবহৃত জুলিয়ান ক্যালেন্ডার এবং প্রলেপটিক গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারে খ্রিস্টপূর্ব ১, যে দুটিরই "বছর শূন্য" নেই। ঘটনাসমূহ অবস্থান অনুসারে হান রাজত্ব আগস্ট ১৫ - সম্রাট আই মারা যান এবং তার স্থলাভিষিক্ত হন তার 8 বছর বয়সী চাচাতো ভাই পিং, যিনি 17 অক্টোবর সিংহাসনে বসেন। ওয়াং মাংকে তার খালা সম্রাজ্ঞী ডোয়াগার ওয়াং ঝেংজুন রিজেন্ট নিযুক্ত করেন। প্রাক্তন রিজেন্ট ডং শি'আন, যিনি আগে আই এর প্রেমিক ছিলেন, তার স্ত্রীর সাথে আত্মহত্যা করেছেন। রোমান রাজত্ব গাইউস সিজার প্রতিপত্তি অর্জনের প্রয়াসে অ্যান্টোনিয়া মিনর এবং নিরো ক্লডিয়াস ড্রুসাসের কন্যা লিভিলা'কে বিয়ে করেন। কার্টেজেনার রোমান থিয়েটার, গাইউস এবং লুসিয়াস সিজার দ্বারা নির্মিত, নির্মাণ শেষ হয়েছে। আউলুস সিসিনা সেভেরুস কসুস কর্নেলিউস লেন্টুলুস গায়েতুলিসুস এবং লুসিয়াস কালপুরনিয়াস পিসো এর উত্তরসূরি কনসাল হিসেবে সম্রাট অগাস্টাস কর্তৃক নিযুক্ত হন। কুশ রাজত্ব কুশের রাজা হিসেবে আমানিশাখেতোর নাটাকামানি'র উত্তরসূরি হিসেবে আসার আনুমানিক তারিখ। শতবাহন রাজত্ব কুন্তলা সাতকার্নি সম্রাট তৃতীয় সাতকার্নির স্থলাভিষিক্ত হন। তথ্যসূত্র
null
null
null
1464185
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%20%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
জর্জ ডাকার
জর্জ ডাকার (২৭ সেপ্টেম্বর ১৮৭১ - ২৬ সেপ্টেম্বর ১৯৫২) একজন কানাডীয় অপেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়, যিনি ১৯০৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ডাকারের জন্ম কানাডার অন্টারিওতে। ১৯০৪ সালে তিনি গাল্ট এফসি দলের সদস্য ছিলেন, যেটি ফুটবল টুর্নামেন্টে স্বর্ণপদক জিতেছিল। দুটি ম্যাচই খেলেছেন ডিফেন্ডার হিসেবে। তথ্যসূত্র ১৮৭১-এ জন্ম ১৯৫২-এ মৃত্যু ১৯০৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের পদক বিজয়ী ফুটবলে অলিম্পিক পদক বিজয়ী ১৯০৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার জার্মান বংশোদ্ভূত কানাডীয় ব্যক্তি পুরুষ ফুটবল রক্ষণভাগের খেলোয়াড় অন্টারিওর ফুটবলার কানাডার অলিম্পিক ফুটবলার অলিম্পিক স্বর্ণপদক বিজয়ী কানাডীয় কানাডীয় পুরুষ ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/George_Ducker
George Ducker
George Ducker (September 27, 1871 – September 26, 1952) was a Canadian amateur soccer player who competed in the 1904 Summer Olympics. Ducker was born in Ontario, Canada. In 1904 he was member of the Galt F.C. team, which won the gold medal in the soccer tournament. He played all two matches as a defender.
1464206
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%93%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AB%20%E0%A6%93%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%A8
ওলোফ ওহলসন
ওলোফ সিক্সটিন ‌‌"ওলে" ওহলসন (৪ অক্টোবর ১৮৮৮ – ২১ জুলাই ১৯৬২) ছিলেন একজন সুয়েডীয় ফুটবলার, যিনি ১৯০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেছিলেন। সে বছর তিনি সুয়েডীয় ফুটবল দলের অংশ ছিলেন, যেটি চতুর্থ স্থানে ছিল। তথ্যসূত্র ১৮৮৮-এ জন্ম ১৯৬২-এ মৃত্যু ১৯০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার সুইডেনের আন্তর্জাতিক ফুটবলার পুরুষ ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড় সুইডেনের অলিম্পিক ফুটবলার সুয়েডীয় পুরুষ ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Olof_Ohlsson
Olof Ohlsson
Olof Sixten "Olle" Ohlsson (October 4, 1888 – July 21, 1962) was a Swedish football player who competed in the 1908 Summer Olympics. In the 1908 tournament he was a part of the Swedish football team that finished in fourth place.
1464213
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AD%20%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE
গুস্তাভ ব্লাহা
অগাস্ট "গুস্তাভ" ব্লাহা (জন্ম ১ জানুয়ারি ১৮৮৮, মৃত্যুর তারিখ অজানা) ছিলেন একজন অস্ট্রীয় ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি ভিয়েনায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি এসকে র্যাপিড ইউন ক্লাবের হয়ে খেলেছেন এবং অস্ট্রিয়া জাতীয় ফুটবল দলের হয়েও খেলেছেন। তিনি স্টকহোমে ১৯১২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৮৮৮-এ জন্ম মৃত্যুর সাল অজানা ১৯১২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার অস্ট্রিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলার ভিয়েনার ফুটবলার উইকিউপাত্ত থেকে উপাত্তসহ ক্রীড়া সংযোগ ব্যবহার করা নিবন্ধ পুরুষ ফুটবল ফরোয়ার্ড অস্ট্রিয়ার অলিম্পিক ফুটবলার অস্ট্রীয় পুরুষ ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Gustav_Blaha
Gustav Blaha
August "Gustav" Blaha (born 1 January 1888, date of death unknown) was an Austrian football player. He was born in Vienna. He played for the club SK Rapid Wien, and also for the Austria national football team. He competed at the 1912 Summer Olympics in Stockholm.
1464219
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BE
হাসান আল্লুবা
হাসান আলী আল্লুবা (মৃত্যু ৩ জানুয়ারী ১৯৫৯) ছিলেন একজন মিশরীয় ফুটবলার। তিনি ১৯২০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক জন্মের বছর অনুপস্থিত ১৯৫৯-এ মৃত্যু ১৯২০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার মিশরের আন্তর্জাতিক ফুটবলার উদ্ধৃতি শৈলীতে আরবি ভাষার উৎস (ar) পুরুষ ফুটবল ফরোয়ার্ড মিশরের অলিম্পিক ফুটবলার মিশরীয় পুরুষ ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Hassan_Allouba
Hassan Allouba
Hassan Ali Allouba (died 3 January 1959) was an Egyptian footballer. He competed in the men's tournament at the 1920 Summer Olympics.
1464222
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%20%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
সুয়াদা স্বর্গা
গ্রাস বব(বৈজ্ঞানিক নাম: Suada swerga (de Nicéville)) 'হেসপারিডি' (Hespaeriidae) বা স্কিপারস (Skippers) গোত্র ও 'হেসপারিনি' (Hesperiinae) উপ-গোত্রের অন্তর্ভুক্ত ছোট আকৃতির প্রজাতি। আকার গ্রাস বব এর প্রসারিত অবস্থায় ডানার আকার ৩২-৩৬ মিলিমিটার দৈর্ঘ্যের হয়। উপপ্রজাতি ভারতে প্রাপ্ত গ্রাস বব এর উপপ্রজাতি হল- Suada swerga swerga de Niceville, [1884] Suada swerga triplex (Plötz, 1884) বিস্তার এরা ভারত এর (সিকিম থেকে অরুণাচল প্রদেশ, মেঘালয়), মায়ানমার এর বিভিন্ন অঞ্চলে এদের পাওয়া যায়। তথ্যসূত্র ভারতের প্রজাপতি
https://en.wikipedia.org/wiki/Suada_swerga
Suada swerga
Suada swerga, the Grass bob, is a butterfly belonging to the family Hesperiidae.
1464234
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%87%20%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%9A
জোর্জে মিলাইলোভিচ
জোর্জে আলেকসান্দার মিলাইলোভিচ (; জন্ম: ১০ নভেম্বর ১৯৯৮; জোর্জে মিলাইলোভিচ নামে সুপরিচিত) হলেন একজন মার্কিন পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে মার্কিন ক্লাব কলোরাডো র‍্যাপিডস এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাতীয় দলের হয়ে মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। তিনি মূলত আক্রমণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে কেন্দ্রীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় অথবা ডান পার্শ্বীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। ২০১৬ সালে, মিলাইলোভিচ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় এক বছর যাবত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ১১ ম্যাচে ৩টি গোল করেছেন। প্রারম্ভিক জীবন জোর্জে আলেকসান্দার মিলাইলোভিচ ১৯৯৮ সালের ১০ই নভেম্বর তারিখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন। আন্তর্জাতিক ফুটবল মিলাইলোভিচ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অনূর্ধ্ব-১৯ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ২০১৬ সালের ৩রা ফেব্রুয়ারি তারিখে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। মিলাইলোভিচ ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য প্রকাশিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অলিম্পিক দলে স্থান পেয়েছেন। ২০১৯ সালের ২৮শে জানুয়ারি তারিখে, ২০ বছর, ২ মাস ও ১৮ দিন বয়সে, ডান পায়ে ফুটবল খেলায় পারদর্শী মিলাইলোভিচ পানামার বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত প্রীতি ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ফুটবলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে অভিষেক করেছেন। তিনি উক্ত ম্যাচের মূল একাদশে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন; ম্যাচে তিনি ৮ নম্বর জার্সি পরিধান করে আক্রমণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছিলেন। ম্যাচটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৩–০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে অভিষেকের বছরে মিলাইলোভিচ সর্বমোট ৫ ম্যাচে ১টি গোল করেছেন। জাতীয় দলের হয়ে অভিষেক ম্যাচেই তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জার্সি গায়ে প্রথম গোলটি করেছেন; উক্ত ম্যাচের ৪০তম মিনিটে কোরি বায়ার্ডের অ্যাসিস্ট হতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে ম্যাচের প্রথম গোলটি করার মাধ্যমে তিনি আন্তর্জাতিক ফুটবলে তার প্রথম গোলটি করেছেন। পরিসংখ্যান আন্তর্জাতিক তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ১৯৯৮-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি মার্কিন ফুটবলার ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড় কলোরাডো র‍্যাপিডসের খেলোয়াড় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনূর্ধ্ব-২৩ আন্তর্জাতিক ফুটবলার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক ফুটবলার ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Djordje_Mihailovic
Djordje Mihailovic
Djordje Aleksandar Mihailovic (Serbian: Ђорђе Александар Михаиловић, romanized: Đorđe Aleksandar Mihailović; Macedonian: Ѓорѓе Александар Михаиловиќ; ( JOR-jee mih-HY-lə-vitch; born November 10, 1998) is an American professional soccer player who plays as an attacking midfielder or winger for Major League Soccer club Colorado Rapids and the United States national team.
1464237
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%96%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%20%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%9F%20%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87%20%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC
খোয়াব টুট জাতে হ্যায়
খাব টুট যাতে হ্যায় () বিহাইভ ট্রান্সমিডিয়ার ব্যানারে একটি পাকিস্তানি টেলিভিশন ঐতিহাসিক নাটক মিনি সিরিজ সহ-প্রযোজিত বিলাল আশরাফ এবং মোহাম্মদ এহতেশামুদ্দিন। নাটকটি ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ছিলেন সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন এর "দ্য ওয়েস্টস অফ টাইমস" বইটির উপর ভিত্তি করে। গল্পটি তার ঢাকার পতন সম্পর্কে স্মৃতিচারণ করে। চিত্রনাট্য লিখেছেন আমজাদ ইসলাম আমজাদ। সিরিজটি ২৭ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে সাপ্তাহিকভাবে হাম টিভি তে সম্প্রচার শুরু হয়। পটভূমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. সৈয়দ সাজ্জাদ হুসাইন-এর চোখের মধ্য দিয়ে গল্পটি উন্মোচিত হয়, যখন তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার কারাগার থেকে তার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন। আখ্যানটি তার রাজশাহী থেকে ঢাকা পর্যন্ত বিপজ্জনক যাত্রা অনুসরণ করে, যা একটি অখন্ড পাকিস্তানে তার অটল বিশ্বাস দ্বারা চালিত হয়। এই অবস্থান তাকে তার অনুষদের সহকর্মী এবং বাঙালি কর্মীদের, বিশেষ করে অধ্যাপক আনন্দের সাথে মতভেদ সৃষ্টি করে। গল্পটি উন্মোচিত হওয়ার সাথে সাথে এটি রক্তপাত, সহিংসতা এবং বিশৃঙ্খলাকে স্পষ্টভাবে চিত্রিত করে যা শেষ পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তানের বিচ্ছিন্নতা এবং বাংলাদেশের জন্ম। কাস্ট মোহাম্মদ এহতেশামুদ্দিন অধ্যাপক হিসেবে সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন নাদিম বেগ শিক্ষা মহাসচিব কুলসুম আফতাব মিসেস সাজ্জাদ চরিত্রে পীরজাদা সালমান নূর উল হাসান অধ্যাপক আনন্দ হিসেবে সৈয়দ মোহাম্মদ আহমেদ পুলিশ প্রধান হিসেবে ডাক্তার চরিত্রে সেলিম মেরাজ সাজ্জাদের ছোট মেয়ের চরিত্রে ইমান আহমেদ সাজ্জাদের বড় মেয়ে হানিয়া আহমেদ নরীন গুলওয়ানি পশ্চিম পাকিস্তান থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসাবে মুক্তিবাহিনী এর বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে সাদ ফরীদী মুক্তিবাহিনীর বিচ্ছিন্নতাবাদী চরিত্রে সুনীল শঙ্কর আলী রিজভী শারজিল বালুচ নজার উল হাসান হাম্মাদ সিদ্দিক মানান হামিদ শাবির ভাট্টি উৎপাদন সিরিজটি ডক্টর সাজিদ হুসেনের "দ্য ওয়েস্টস অফ টাইমস" বইয়ের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে যা ঢাকার পতন এর ঘটনা সম্পর্কে তার স্মৃতিচারণ সম্পর্কে। চিত্রনাট্য লিখেছেন কবি ও লেখক আমজাদ ইসলাম আমজাদ। সিরিজটি বেশ কয়েক বছর পর লেখক হিসেবে টেলিভিশনে তার প্রত্যাবর্তনকে চিহ্নিত করে কারণ তিনি ওয়ারিস এবং দেহলিজ-এর মতো ক্লাসিক নাটক লিখেছেন ১৯৭০ থেকে ১৯৯০ এর দশকে টেলিভিশনের জন্য। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে, বিলাল আশরাফ ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি তার সদ্য পাওয়া "বিহাইভ ট্রান্সমিডিয়া" এর সাথে প্রযোজনার উদ্যোগ নেবেন, একটি প্রোডাকশন হাউস যা তিনি চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং অভিনেতা মোহাম্মদ এহতেশামুদ্দিন এর সাথে সহ-মালিকানাধীন। এইভাবে, সিরিজটি একজন প্রযোজক হিসেবে আশরাফের আত্মপ্রকাশকে চিহ্নিত করে। এটি পিরিয়ড-ড্রামা আঙ্গন (২০১৮) এবং ইয়াকিন কা সফর]-এর পরে একজন পরিচালক হিসাবে টেলিভিশনে এহতেশামুদ্দিনের প্রত্যাবর্তনকে চিহ্নিত করে। 2017)। সাউন্ডট্র্যাক তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ উপন্যাস ভিত্তিক পাকিস্তানি টেলিভিশন নাটক হাম টিভির মূল প্রোগ্রামিং ২০২১-এর পাকিস্তানি টেলিভিশন সিরিজ আত্মপ্রকাশ ২০২২-এর পাকিস্তানি টেলিভিশন সিরিজের সমাপ্তি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ সম্পর্কে কাজ পাকিস্তানি সময়ের টেলিভিশন সিরিজ
https://en.wikipedia.org/wiki/Khaab_Toot_Jaatay_Hain
Khaab Toot Jaatay Hain
Khaab Toot Jaatay Hain (transl. Dreams don't come true) is a Pakistani television historical drama mini series co-produced by Bilal Ashraf and Mohammed Ehteshamuddin under banner Behive Transmedia. The drama is based on the book The Wastes of Times by Syed Sajjad Hussain, who was vice chancellor in Dhaka University in the 1970s. The story follows his memoirs about the Fall of Dhaka. The screenplay is written by Amjad Islam Amjad. The series started airing weekly on Hum TV on 27 December 2021.
1464243
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%20%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B2
স্যান্ড্রা ব্রেন্টনাল
স্যান্ড্রা ব্রেন্টনাল (জন্ম ২৭ জুন ১৯৬২) হলেন একজন অস্ট্রেলীয় প্রাক্তন ফুটবল খেলোয়াড়, যিনি ১৯৭৮ এবং ১৯৮৩ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া জাতীয় মহিলা ফুটবল দলের হয়ে খেলেছেন। তথ্যসূত্র ১৯৬২-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) অস্ট্রেলীয় মহিলা ফুটবলার অস্ট্রেলিয়ার আন্তর্জাতিক মহিলা ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Sandra_Brentnall
Sandra Brentnall
Sandra Brentnall (born 27 June 1962) is an Australian former soccer player who played for the Australia women's national soccer team between 1978 and 1983.
1464248
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%20%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A8
হামিত আর্সলান
হামিত আর্সলান (জন্ম ১৮৯৪, মৃত্যু তারিখ অজানা) ছিলেন একজন তুর্কি ফুটবলার। তিনি ১৯২৪ থেকে ১৯২৫ সাল পর্যন্ত তুরস্ক জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে পাঁচটি ম্যাচে খেলেন তিনি ১৯২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ফুটবল টুর্নামেন্টের জন্য তুরস্কের দলে ছিলেন, কিন্তু তিনি কোনো ম্যাচেই খেলেননি। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৮৯৪-এ জন্ম মৃত্যুর সাল অনুপস্থিত ১৯২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার পুরুষ ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড় জন্মস্থান অনুপস্থিত তুরস্কের আন্তর্জাতিক ফুটবলার উইকিউপাত্ত থেকে উপাত্তসহ ক্রীড়া সংযোগ ব্যবহার করা নিবন্ধ তুরস্কের অলিম্পিক ফুটবলার তুর্কি পুরুষ ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Hamit_Arslan
Hamit Arslan
Hamit Arslan (born 1894, date of death unknown) was a Turkish footballer. He played in five matches for the Turkey national football team from 1924 to 1925. He was also part of Turkey's squad for the football tournament at the 1924 Summer Olympics, but he did not play in any matches.
1464252
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%20%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC
হামিত আকবায়
হামিত আকবায় (জন্ম ১৯০০, মৃত্যু তারিখ অজানা) ছিলেন একজন তুর্কি ফুটবলার। তিনি ১৯২৪ এবং ১৯২৫ সালে তুরস্ক জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে ছয়টি ম্যাচে খেলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯০০-এ জন্ম মৃত্যুর সাল অনুপস্থিত ১৯২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার ফেনারবাহচে ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় জন্মস্থান অনুপস্থিত তুরস্কের আন্তর্জাতিক ফুটবলার উইকিউপাত্ত থেকে উপাত্তসহ ক্রীড়া সংযোগ ব্যবহার করা নিবন্ধ তুরস্কের অলিম্পিক ফুটবলার পুরুষ ফুটবল গোলরক্ষক তুর্কি পুরুষ ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Hamit_Akbay
Hamit Akbay
Hamit Akbay (born 1900, date of death unknown) was a Turkish footballer. He played in six matches for the Turkey national football team in 1924 and 1925.
1464255
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B2%20%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE%20%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A8
আবদেল হালিম হাসান
আবদেল হালিম হাসান ছিলেন একজন মিশরীয় ফুটবলার। তিনি ১৯২৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক জন্মের বছর অনুপস্থিত মৃত্যুর সাল অনুপস্থিত আল মাসরি স্পোর্টিং ক্লাবের খেলোয়াড় পুরুষ ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড় জন্মস্থান অনুপস্থিত ১৯২৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার মিশরের অলিম্পিক ফুটবলার মিশরের আন্তর্জাতিক ফুটবলার মিশরীয় পুরুষ ফুটবলার উইকিউপাত্ত থেকে উপাত্তসহ ক্রীড়া সংযোগ ব্যবহার করা নিবন্ধ
https://en.wikipedia.org/wiki/Abdel_Halim_Hassan
Abdel Halim Hassan
Abdel Halim Hassan was an Egyptian footballer. He competed in the men's tournament at the 1928 Summer Olympics.
1464256
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2%20%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE
ইমানুয়েল গুয়েভারা
ইমানুয়েল গুয়েভারা (জন্ম ২ ফেব্রুয়ারি ১৯০২, মৃত্যুর তারিখ অজানা) ছিলেন একজন মেক্সিকান ফুটবলার। তিনি ১৯২৮ সালে মেক্সিকো জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে একটি ম্যাচে খেলেন ১৯২৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ফুটবল টুর্নামেন্টের জন্য তিনি মেক্সিকো দলেও ছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯০২-এ জন্ম মেক্সিকোর অলিম্পিক ফুটবলার ১৯২৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার পুরুষ ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড় জন্মস্থান অনুপস্থিত মেক্সিকোর আন্তর্জাতিক ফুটবলার মৃত্যুর সাল অনুপস্থিত
https://en.wikipedia.org/wiki/Emmanuel_Guevara
Emmanuel Guevara
Emmanuel Guevara (born 2 February 1902, date of death unknown) was a Mexican footballer. He played in one match for the Mexico national football team in 1928. He was also part of Mexico's squad for the football tournament at the 1928 Summer Olympics.
1464257
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A6%20%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2
মোহাম্মদ গামাল
মোহাম্মদ গামাল ছিলেন একজন মিশরীয় ফুটবলার। তিনি ১৯২৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক পুরুষ ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড় জন্মস্থান অনুপস্থিত ১৯২৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার মিশরের অলিম্পিক ফুটবলার মিশরের আন্তর্জাতিক ফুটবলার মিশরীয় পুরুষ ফুটবলার সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি জন্মের বছর অনুপস্থিত
https://en.wikipedia.org/wiki/Mohamed_Gamal
Mohamed Gamal
Mohamed Gamal was an Egyptian footballer. He competed in the men's tournament at the 1928 Summer Olympics.
1464258
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B2%20%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0
কার্ল কাইনবার্গার
কার্ল কাইনবার্গার (১ ডিসেম্বর ১৯১৩ - ১৭ ডিসেম্বর ১৯৯৭) ছিলেন একজন অস্ট্রীয় ফুটবল (সকার) খেলোয়াড়, যিনি ১৯৩৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেছিলেন। কেইনবার্গার সালজবার্গে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি অস্ট্রীয় সেই দলে ছিলেন, যারা ফুটবল টুর্নামেন্টে রৌপ্য পদক জিতেছিল। ফরোয়ার্ড হিসেবে দুটি ম্যাচ খেলে দুটি গোল করেছেন তিনি। তিনি সালজবার্গে মারা যান। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক Karl Kainberger at databaseOlympics.com ১৯১৩-এ জন্ম ১৯৯৭-এ মৃত্যু পুরুষ ফুটবল ফরোয়ার্ড ১৯৩৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের পদক বিজয়ী ফুটবলে অলিম্পিক পদক বিজয়ী অস্ট্রিয়ার অলিম্পিক ফুটবলার ১৯৩৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার অস্ট্রিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলার অস্ট্রীয় পুরুষ ফুটবলার অলিম্পিক রৌপ্য পদক বিজয়ী অস্ট্রীয়
https://en.wikipedia.org/wiki/Karl_Kainberger
Karl Kainberger
Karl Kainberger (1 December 1913 – 17 December 1997) was an Austrian football (soccer) player who competed in the 1936 Summer Olympics. Kainberger was born in Salzburg. He was part of the Austrian team, which won the silver medal in the football tournament. He played two matches as forward and scored two goals. He died in Salzburg.
1464259
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%A1%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1%20%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0
এডুয়ার্ড কাইনবার্গার
এডুয়ার্ড "এডি" কাইনবার্গার (২০ নভেম্বর ১৯১১ - ৭ মার্চ ১৯৭৪) ছিলেন একজন অস্ট্রীয় ফুটবল খেলোয়াড়, যিনি ১৯৩৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তিনি অস্ট্রীয় সেই দলে ছিলেন, যারা ফুটবল টুর্নামেন্টে রৌপ্য পদক জিতেছিল। চারটি ম্যাচই খেলেছেন গোলরক্ষক ও অধিনায়ক হিসেবে। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক databaseOlympics.com এ এডুয়ার্ড কাইনবার্গার ১৯১১-এ জন্ম ১৯৭৪-এ মৃত্যু পুরুষ ফুটবল গোলরক্ষক ১৯৩৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের পদক বিজয়ী ফুটবলে অলিম্পিক পদক বিজয়ী অস্ট্রিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলার অস্ট্রিয়ার অলিম্পিক ফুটবলার ১৯৩৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার অস্ট্রীয় পুরুষ ফুটবলার অলিম্পিক রৌপ্য পদক বিজয়ী অস্ট্রীয়
null
null
null
1464260
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A3%20%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2
নারায়ণ গোপাল
নারায়ণ গোপাল () (৪ অক্টোবর ৬৯৩৯ – ৫ ডিসেম্বর ১৯৯০) পুরো নাম নারায়ণ গোপাল গুরুবাচার্য, ছিলেন একজন সফল এবং প্রখ্যাত নেপালি আধুনিক গায়ক। তাকে নেপালের স্বরসম্রাট উপাধিতে ভূষিত করা হয়। নারায়ণ গোপাল নেপালি ভাষার প্রথম প্রজন্মের গায়ক। তার গান নেপালি চলচ্চিত্র এবং নাটকেও ব্যবহৃত হয়েছে। নারায়ণ গোপালের জন্ম ১৯৩৯ সালের ৪ সেপ্টেম্বরের দিন কাঠমান্ডুর কিলাগালে তার পিতা আশা গোপাল গুরুবাচার্য এবং মা রামদেবী গুরুবাচার্যের সন্তানের রুপে হয়েছে। চার ভাই ও তিন বোনের মধ্যে অন্যতম নারায়ণ গোপালের সাথে মানবিক বিভাগে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি ছিল। তিনি ভারতের বরোদায় শাস্ত্রীয় সংগীতের পড়াশোনা ছেড়ে ডিস্ক এবং টেপে মোট ১৩৭ টি গান রেকর্ড করেছিলেন। তাঁর কণ্ঠের পরিসরের কারণে তিনি প্রতিটি নেপালি ঘরানার গান গাইতে সক্ষম ছিলেন। প্রায়ই তার গানের সঙ্গে সেতার, হারমোনিয়াম ও বাঁশি বাজানো হতো। তিনি ১৯৫০ থেকে ৭০ এর দশক পর্যন্ত একজন সংগীত পরিচালক ছিলেন এবং পেশাদার নেপালি গায়কদের প্রথম প্রজন্মের অন্তর্গত। দেশের বিভিন্ন চলচ্চিত্র ও নাটকে তার গান প্রদর্শিত হয়েছে। নারায়ণ গোপাল তাঁর জীবদ্দশায় ১৩৭ টি গান রেকর্ড করেছিলেন, তাঁর প্রথম গান তাঁর বন্ধু প্রেম ধ্বজ প্রধান এবং মানিক রত্না রচনা করেছিলেন। গোপাল বিংশ শতাব্দীর অন্যতম বিখ্যাত ও প্রভাবশালী সংগীতশিল্পী ছিলেন এবং তাঁর জীবদ্দশায় অনেক পুরষ্কার পেয়েছিলেন। তথ্যসূত্র নেপালি গায়ক নেপালি গীতিকার নেপালি ব্যক্তি মৃত ব্যক্তি
null
null
null
1464263
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A6%A6%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%89%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%20%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AF%E0%A6%BC
মদনপুর রহমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়
মদনপুর রহমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় বাংলাদেশ এর নারায়ণগঞ্জ জেলার মদনপুর গ্রামে অবস্থিত একটি উচ্চ বিদ্যালয়। ইতিহাস ১৯৩০ সালে এই মদনপুর গ্রামে একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার জন্য নারায়ণগঞ্জের ইংরেজ ম্যাজিস্ট্রেট স্টার্ট বোট এর কাছে আবেদন করেন এই মদনপুর গ্রামের কৃতি সন্তান মোহাম্মদ ইসরাফিল। কিন্তু ইংরেজরা বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার এ প্রস্তাবটি বাতিল করে কারণ এটি মুসলিমদের এলাকা বলে। পরবর্তীতে এলাকার মানুষদের কাছ থেকে টাকা উঠিয়ে মোহাম্মদ ইসরাফিল রহমানিয়া মদনপুর গ্রামের জনগণের সহায়তায় এই এলাকার সরকারি খাস জমিতে ১৯৩৭ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। তার নামে নামকরণ করতে গেলে তিনি বিরোধিতা করেন, কিন্তু জনগণ তার কারণেই এই স্কুলের নাম রাখেন মদনপুর রহমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়। বিখ্যাত ব্যক্তি মদনপুর রহমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি শিক্ষা গ্রহণ করে বর্তমানে দেশের পক্ষে নানা রকম কাজ করে যাচ্ছেন। তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন মজিদ। শিক্ষক সংখ্যা এই বিদ্যালয়ে মোট ৪৭ জন শিক্ষক রয়েছেন। বিদ্যালয়টি প্রধান শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। প্রকাশনা মদনপুর রহমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে প্রতিবছর একটি ম্যাগাজিন প্রকাশিত হয় যার নাম "বাঙালির বাংলা"। এতে মদনপুরের ইতিহাসসহ শিক্ষা কার্যক্রমের বিবরণ রয়েছে। শিক্ষা কার্যক্রম এই বিদ্যালয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি লুডু, কাবাডি, গোলা ছোড়া, ফুটবল প্রতিযোগিতা এবং আরও নানা ধরনের খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক বিষয় শেখানো হয়। শিক্ষার্থীর সংখ্যা এই বিদ্যালয়ে প্রায় ৪০০০ শিক্ষার্থী রয়েছে। এখানে ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পাঠদান করা
null
null
null
1464266
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BE
ক্লেমেন্ট বান্দা
ক্লেমেন্ট বান্দা একজন জাম্বীয় ফুটবলার। তিনি ১৯৮০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র পুরুষ ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড় জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) ১৯৮০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার জীবিত ব্যক্তি জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) জাম্বিয়ার অলিম্পিক ফুটবলার জাম্বিয়ার আন্তর্জাতিক পুরুষ ফুটবলার জাম্বীয় পুরুষ ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Clement_Banda
Clement Banda
Clement Banda is a Zambian footballer. He competed in the men's tournament at the 1980 Summer Olympics.
1464267
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2%20%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8
রাফায়েল জেন
রাফায়েল জায়েন (জন্ম ৩ জানুয়ারী ১৯৪৮) একজন স্পেনীয় ফুটবলার। তিনি ১৯৬৮গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯৪৮-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি পুরুষ ফুটবল ফরোয়ার্ড ১৯৬৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার স্পেনের অলিম্পিক ফুটবলার স্পেনীয় পুরুষ ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Rafael_Ja%C3%A9n
Rafael_Ja%C3%A9n
null
1464271
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%20%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BE%20%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%87%20%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE
বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতদের তালিকা
বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন হলো বাংলাদেশে সব ধরনের সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে কোটার ভিত্তিতে নিয়োগের প্রচলিত ব্যবস্থার সংস্কারের দাবিতে সংগঠিত একটি আন্দোলন। ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে ২০১৩, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে মোট তিনবার  কোটা সংস্কারের জন্য আন্দোলন সংঘটিত হয়। এর মধ্যে ২০২৪ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতের খবর পাওয়া যায়। এই আন্দোলনের পক্ষে রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা এবং বিপক্ষে রয়েছে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাধীন বাংলাদেশ সরকার, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের সমমতাবলম্বী সংগঠনসমূহ। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২০২৪ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনে এই পর্যন্ত ২০৯ জনেরও অধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। ২০২৪ বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনে শিশুদের মধ্যে নিহতদের তালিকা রিয়া (৮) — খেলছিলো বাড়ির ছাদে গুলাগুলি শুরো হলে কুলে নেন তার বাবা। হঠাৎ একটা গুলি এসে লাগে তার গায়ে। তৎখানিক মুত্যুর কুলে ডোলে পরেন রিয়া। ( নারায়নগঞ্জ ) মুবারক (১৩) — বাবার সাথে খামারে কাজ করতো মুবারক। ধুদ বিক্রি করতো বাসায় বাসায়। ১৯ জুলাই মিছিল দেখতে গিয়ে মুছে গেছে তার জীবন। সামি (১১) — টিয়ারসেলের ধোয়া ঘরে আসছিলো, তা ঠেকাতে জানালা বন্ধ করতে যায় সামি। তখনি একটি গুলি এসে লাগে তার গয়ে। হোসেন (১০) — ২০ জুলাই খুজ পাওয়া যাচ্ছিলনা হোসাইনকে। রাতে ঢাকার মেডিকেল কলেজে লাসের স্তুবের নিচে পাওয়া যায় তার মরদেহ। তাহমিদ (১৪) — ১৮ জুলাই নরসংদিতে গুলি বিদ্ধ হয়ে মারা যায় তাহমিদ। নাঈমা (১৬) — মায়ের সাথে বারান্দায় দাড়িয়ে দেখছিলো কি হচ্ছে বাহিরে। কিছু বুঝে উঠার আগেই গুলি এসে লাগে তার গায়ে। রিফাত (১৬) — আহত একজনকে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলো রিফাত। হাঠাৎ গুলি এসে লাগে তার গায়ে, চলে যায় রিফাতের প্রাণটাও। সাদ মাহমুদ (১৪) — ২০ জুলাই এমনি ভাবে প্রাণ যায় মাহমুদের। এভাবে আরো কত শিশু মারা গেছে তা এখনো অজানা রয়েছে। পক্ষ দল ও সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে নিহতদের তালিকা আবু সাঈদ (২২) — বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও তার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন। মো. ফারুক — একটি আসবাবের দোকানের কর্মচারী ছিলেন। ওয়াসিম আকরাম — চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্র ও কলেজ শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন। ফয়সাল আহমেদ শান্ত (২৪) — ওমরগনি এম.ই.এস কলেজের ছাত্র ছিলেন। মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ - বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস-এর (বিইউপি) ছাত্র। তাহির জামান প্রিয়- সাংবাদিক রিদোয়ান শরীফ রিয়াদ - টঙ্গী সরকারি কলেজে ইংরেজি বিভাগের ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী। শেখ ফাহমিন জাফর (১৮) - টঙ্গী সরকারি কলেজে এইচএসসি বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী। সুত্র- ২০ জুলাই ২০২৪ ইং (শনিবার) দৈনিক প্রথম আলো, উত্তারা ক্রিসেন্ট হাসপাতালের তথ্য। মো. শাহজাহান (২৫) — তিনি নিউমার্কেট এলাকার হকার ছিলেন। সিয়াম (১৮) — তিনি গুলিস্তানের একটি ব্যাটারির দোকানের কর্মচারী ছিলেন। আসিফ ও সাকিল — নর্দান ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী। দিপ্ত দে — মাদারীপুর সরকারি কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। দুলাল মাতবর — গাড়ি চালক। ফারহান ফাইয়াজ — ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র। ইয়ামিন — মিলিটারি ইন্সটিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির। মো. জিল্লুর শেখ — ঢাকা ইম্পেরিয়াল কলেজ। শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন — মিরপুর এমআইএসটির কম্পিউটার সায়েন্সের শিক্ষার্থী হাসান মেহেদী — নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা টাইমস রিয়া গোপ (৬) — বাসার ছাদে খেলতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায়। সাফকাত সামির (১১) — একটি মাদ্রাসার পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী। আবদুল আহাদ (৪) - বাসার বারান্দায় বাবা মায়ের সামনেই গুলিবিদ্ধ হন এবং পরবর্তীতে মৃত্যুবরণ করেন। রাকিব হাসান (১২) - রাজধানীর মোহাম্মদপুরের আইটিজেড স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী। তাহমিদ তামিম (১৫) — নরসিংদী শহরের নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমসের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী। মো. ইমন মিয়া (২২) — শিবপুরের সরকারি শহীদ আসাদ কলেজের শিক্ষার্থী। হৃদয় চন্দ্র তরুয়া (২২) - চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। মো. ফয়েজ (৩২) - স্যানিটারি মিস্ত্রির (পাইপ ফিটার) কাজ করতেন। মাহামুদুর রহমান (১৯) - ১৯ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নূরজাহান রোডের মাথায় (মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ডের দিকে) সংঘর্ষের মধ্যে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ইমতিয়াজ আহমেদ জাবির - সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। রনি প্রামাণিক (২৮) - ব্যাটরিচালিত অটোরিকশা চালাতেন। রাকিবুল হাসান (২৭) - প্রকৌশলী হিসেবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। মোবারক(১৩) - গাভির দুধ বিক্রি করেই সংসার চালাতেন। ক্রেতাদের বাসায় দুধ পৌঁছে দিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। নাইমা সুলতানা (১৫) - ঢাকার মাইলস্টোন কলেজের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। হোসেন মিয়া (১০) - পপকর্ন, আইসক্রিম ও চকলেট ফেরি করত। মো. আলমগীর হোসেন - ঢাকার রামপুরা এলাকায় একটি বেসরকারি ওষুধ কোম্পানিতে গাড়িচালকের চাকরি করতেন। নুর আলম (২২) - নির্মাণশ্রমিক আবু সায়েদ (৪৫) - ঢাকার মোহাম্মদপুরের বছিলা এলাকায় ছোট একটি মুদিদোকান চালাতেন। শেখ শাহরিয়ার বিন মতিন - ঈশ্বরগঞ্জ পৌর এলাকার আইডিয়াল কলেজের মানবিক বিভাগ থেকে চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি। ইমরান খলিফা (৩৩) - গুলশান-২-এর চারুলতা নামের একটি প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে কাজ করতেন। জসিম উদ্দীন (৩৫) - উত্তরায় একটি অটোমোবাইলসের দোকানে চাকরি করতেন। সাব্বির হোসেন - জ্বর হওয়ায় অসুস্থ শরীরে ওষুধ কিনতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। ইফাত হোসেন (১৬) - যাত্রাবাড়ীর এ কে হাইস্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। মিজানুর রহমান ওরফে মিলন (৪৮) - ঢাকার নর্দা এলাকায় একটি বিউটি পার্লারে কাজ করতেন। মোস্তফা জামান ওরফে সমুদ্র (১৭) - চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ব্যবসা শাখা থেকে জিপিএ-৪.৯৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয় সে। মো. রাসেল (১৫) - নারায়ণগঞ্জে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। জাকির হোসেন (৩৮) - ভীমবাজার এলাকায় ‘কাজী ভিআইপি গার্মেন্টস’ নামের একটি কারখানায় উৎপাদন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করতেন। আবদুল্লাহ আল আবির (২৪) - নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করতেন। রিদওয়ান হোসেন সাগর - ১৯ জুলাই ময়মনসিংহে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। আন্দোলন বিরোধী নিহতদের তালিকা সবুজ আলী (২৫) — ঢাকা কলেজ পরিসংখ্যান বিভাগের ছাত্র ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মী ছিলেন। আরও দেখুন ২০২৪-এ বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন ২০১৮-এ বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন ২০১৩-এ বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন বিক্ষোভ-সম্পর্কীয় মৃত্যু ২০২৪-এ মৃত্যু ২০২৪-এ প্রতিবাদ ২০২৪-এ বাংলাদেশ বাংলাদেশে ছাত্র বিক্ষোভ বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন ৪৫.
null
null
null
1464273
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%93%20%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%93
মেলানিও অ্যাসেনসিও
মেলানিও এসেনসিও মন্টেস (১৮ মে ১৯৩৬ - ১৪ জানুয়ারী ২০২১) ছিলেন একজন স্প্যানিশ স্প্রিন্টার। তিনি ১৯৬০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের ২০০ মিটারে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯৩৬-এ জন্ম ২০২১-এ মৃত্যু ১৯৬০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মল্লক্রীড়াবিদ (ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড) স্প্যানিশ অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ বিজয়ী স্পেনের অলিম্পিক মল্লক্রীড়াবিদ স্পেনীয় পুরুষ স্প্রিন্টার
https://en.wikipedia.org/wiki/Melanio_Asensio
Melanio Asensio
Melanio Asensio Montes (18 May 1936 – 14 January 2021) was a Spanish sprinter. He competed in the men's 200 metres at the 1960 Summer Olympics.
1464274
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B
নাচম্যান কাস্ত্রো
নাচম্যান কাস্ত্রো (জন্ম ২৩ জানুয়ারী ১৯৪৮) একজন ইসরায়েলি প্রাক্তন ফুটবলার। তিনি ১৯৬৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯৪৮-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি পুরুষ ফুটবল ফরোয়ার্ড ১৯৬৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার ইসরায়েলে তুর্কি অভিবাসী তেল আবিবের ফুটবলার ইসরায়েলের অলিম্পিক ফুটবলার ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক পুরুষ ফুটবলার ইসরায়েলি পুরুষ ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Nachman_Castro
Nachman Castro
Nachman Castro (born 23 January 1948) is an Israeli former footballer. He competed in the men's tournament at the 1968 Summer Olympics.
1464277
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AE
আলাদিম
জেরাল্ডো টেইক্সেইরা (জন্ম ৫ মে ১৯৩৭), আলাদিম নামে পরিচিত, একজন ব্রাজিলীয় প্রাক্তন ফুটবলার। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ogol.com.br-এ Aladim ১৯৩৭-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি ব্রাজিলের অলিম্পিক ফুটবলার ১৯৬৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার ব্রাজিলীয় পুরুষ ফুটবলার পুরুষ ফুটবল ফরোয়ার্ড
https://en.wikipedia.org/wiki/Aladim
Aladim
Geraldo Teixeira (born 5 May 1937), known as Aladim, is a Brazilian former footballer.