id
stringlengths
3
7
url
stringlengths
31
795
title
stringlengths
1
93
text
stringlengths
13
179k
en_url
stringlengths
30
381
en_title
stringlengths
1
351
en_text
stringlengths
0
21.3k
1464283
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%9C%E0%A7%8B%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE
এনজো মারেস্কা
এনজো মারেস্কা (জন্ম ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৮০) একজন ইতালীয় পেশাদার ফুটবল ম্যানেজার এবং সাবেক খেলোয়াড়। বর্তমানে তিনি প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব চেলসির প্রধান কোচ। মারেস্কা ইতালির অনূর্ধ্ব-২১ দলসহ যুব পর্যায়ে ইতালির প্রতিনিধিত্ব করেছেন, কিন্তু তিনি সর্বোচ্চ পর্যায়ে খেলা সুযোগ পাননি। তথ্যসূত্র ১৯৮০-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি ইতালীয় ফুটবলার পুরুষ ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড় ওয়েস্ট ব্রমউইচ অ্যালবিয়ন ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় সেরিয়ে আ-এর খেলোয়াড় সেরিয়ে বি-এর খেলোয়াড় এসি মিলানের খেলোয়াড় কাইয়ারি কালচোর খেলোয়াড় ইয়ুভেন্তুস ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় বোলোনিয়া ফুটবল ক্লাব ১৯০৯-এর খেলোয়াড় পিয়াচেনৎসা কালচো ১৯১৯-এর খেলোয়াড় এসিএফ ফিওরেন্তিনার খেলোয়াড় উনিওনে কালচো সাম্পদোরিয়ার খেলোয়াড় পালেরমো ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় এল্লাস ভেরোনা ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় লা লিগার খেলোয়াড় সেভিয়া ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় উয়েফা ইউরোপা লিগ বিজয়ী খেলোয়াড় মালাগা ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় ইতালির অনূর্ধ্ব-২১ আন্তর্জাতিক ফুটবলার ইতালির আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার ইংরেজ ফুটবল লিগের খেলোয়াড় চেলসি ফুটবল ক্লাবের ম্যানেজার ইতালীয় ফুটবল ম্যানেজার প্রিমিয়ার লিগের ম্যানেজার
https://en.wikipedia.org/wiki/Enzo_Maresca
Enzo Maresca
Enzo Maresca (Italian pronunciation: [ˈɛntso maˈreska]; born 10 February 1980) is an Italian professional football manager and former player who is the head coach of Premier League club Chelsea. After starting out at West Bromwich Albion in 1998, he went on to play for several clubs in his country, including Juventus, who loaned him twice for the duration of his contract and with whom he won the league title in 2002. After being released in 2004, he went to play one season with Fiorentina. He then resumed his career in La Liga with Sevilla (where he remained for four years) and Málaga, appearing in 134 games and scoring 17 goals in the competition, after winning five major titles with Sevilla. In between his two spells in Spain, he also spent one year in Greece with Olympiacos. In 2012, he returned to Italy, where he played until his retirement in 2017, totalling 140 appearances and 17 goals in Serie A. Maresca represented Italy at youth level, including the Italy under-21 team, but was never capped at senior level.
1464288
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A6%BE
সূচনা
সূচনা ২০২৪ সালের একটি বাংলা ভাষার ভারতীয় প্রণয়ধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র। পৌষালী সেনগুপ্ত পরিচালনার পাশাপাশি গল্প, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন। প্রযোজনা করেছেন পঙ্গিলা প্রোডাকশনস। প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন রূপ দেব ও মেঘা মুখোপাধ্যায়। এটি বিষণ্ণ একটি মেয়ের পরিবেশ পরিবর্তন ও প্রণয়ের গল্প বলে। ২০২৪ সালের ২৬ জুলাই মুক্তি পাওয়া এ চলচ্চিত্রের প্রধান চিত্রগ্রহণ পরিচালনা করেছেন বিক্রম আনন্দ সবেবল এবং সম্পাদনা করেছেন প্রদোষ মিত্র ও শর্মিস্তাহ। অর্ক সেন সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। পটভূমি সুমি (মেঘা মুখোপাধ্যায়) একটি বিষণ্ণ অভিব্যক্তি সহ একটি মিষ্টি মুখ। ব্যক্তিগত জীবনে কিছু হাতাহাতির কারণে, তার পরিবার তাকে আবার ভালো সময় কাটানোর প্রয়াসে সিকিমের মনোরম উপত্যকায় নিয়ে যেতে পছন্দ করে। যদিও সুমি ছুটিতে তার মেজাজ পরিবর্তন করতে আগ্রহী নয়, বিনু (রূপ দেব), স্থানীয় ক্যাব চালক, একজন ভদ্র, প্রশংসনীয় হিসাবে এগিয়ে আসে। অভিনয়শিল্পী রূপ দেব - বিনু মেঘা মুখোপাধ্যায় - সুমি ইন্দ্রজিৎ চক্রবর্তী অভিনন্দ সেনগুপ্ত আনোয়ায়ী রায় জিয়ন লেপচা প্রমীলা রায় নীতু গুরুং পালন মন্ডল মেহেবুব চৌধুরি সৌরভ সীল প্রশান্ত সঙ্গীত অর্ক সেনের সঙ্গীত পরিচালনায় গানের কথা লিখেছে অরূপ ঘোষ ও শ্রেয়ান ভট্টাচার্য। গান গেয়েছে শ্রেয়ান ভট্টাচার্য, রাজ, শোভন গাঙ্গুলি, অর্পিতা দে ও রুপ। প্রথম গান "এ কোন সকাল" শ্রেয়ান ভট্টাচার্যের লিখেছেন এবং গেয়েছেন, অর্ক সেনের সুর এটিকে আকর্ষণ করেছে। দ্বিতীয় গান "হঠাৎ দেখা" অরূপ ঘোষ লিখেছেন এবং কন্ঠ দিয়েছেন শোভন গাঙ্গুলী। মুক্তি চলচ্চিত্রটি ২০২৪ সালের ২৬শে জুলাই পশ্চিমবঙ্গের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। ২০২৪ সালের ৭ই জুলাই পঙ্গিলা প্রোডাকশনের ইউটিউব চ্যানেলে চলচ্চিত্রের ট্রেইলার প্রকাশ করা হয়। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ২০২৪-এর চলচ্চিত্র বাংলা ভাষার ভারতীয় চলচ্চিত্র ২০২০-এর দশকের বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র ভারতীয় প্রণয়ধর্মী চলচ্চিত্র ২০২৪-এর প্রণয়ধর্মী চলচ্চিত্র
null
null
null
1464304
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%A8%20%E0%A6%AD%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
শান্তিরঞ্জন ভট্টাচার্য
শান্তিরঞ্জন ভট্টাচার্য (২৯ সেপ্টেম্বর ১৯৩০ - ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯৩) ছিলেন একজন বিশিষ্ট ভারতীয় বাঙালি উর্দু ভাষাবিদ, গবেষক ও সাহিত্যিক। তিনি উর্দু ও বাংলা ভাষার মধ্যে সেতুবন্ধনসহ উর্দু সাহিত্যে বাঙালির অবদান নিয়ে গবেষণা করেন। তার রচিত গবেষণা গ্রন্থ বঙ্গালী হিন্দুয়োঁ কী উর্দু খিদমত গ্রন্থের জন্য ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সাহিত্য পুরস্কার রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ করেন। জন্ম ও প্রারম্ভিক জীবন শান্তিরঞ্জন ভট্টাচার্যের জন্ম ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের ২৪ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ ভারতের অধুনা বাংলাদেশের তৎকালীন ফরিদপুর জেলার মসুরা গ্রামে। পিতা বৈকুন্ঠনাথ ভট্টাচার্য ছিলেন হায়দ্রাবাদের নিজাম স্টেট রেলওয়ের কর্মচারী। মাতা চারুবালা দেবী।১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে আসেন পিতার কর্মস্থল উর্দু ভাষার পীঠস্থান হায়দ্রাবাদে। শান্তিরঞ্জনের পড়াশোনা নিজামের শহরেই। হায়দ্রাবাদের যমজ শহর সেকেন্দ্রাবাদের মেহবুব কলেজ হাই স্কুলে পড়তেন এবং হস্টেলে থাকতেন। সেকারণে তার উর্দু শেখা খুব সহজ হয়। ছাত্রাবস্থাতে স্থানীয় লেখক সংঘে যাতায়াত করতেন তিনি। এখান থেকে তিনি ম্যাট্রিক পাশ করেন এবং উর্দুতে লেখালেখি শুরু করেন। কুড়ি বৎসর বয়সে তিনি তেলেঙ্গানা গণ অভ্যুত্থানের আন্দোলনে নিজে জড়িয়ে পড়েন। আর সেই আন্দোলনের পটভূমিতে উর্দুতে লেখেন তার প্রথম উপন্যাস ধরতীসে আকাশ তক যা সেসময় বোম্বাইয়ের এক উর্দু দৈনিকে এক বছর ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে হায়দ্রাবাদের এক দৈনিক পত্রিকায় নিয়মিতই লিখতেন। কিন্তু ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে তার পিতার মৃত্যু হলে তিনি জীবিকার সন্ধানে কলকাতায় চলে আসেন। কর্মজীবন কলকাতায় তিনি দ্য ফিল্ম উইকলি নামক এক উর্দু সাপ্তাহিক পত্রিকার সম্পাদনার দায়িত্ব পান। প্রায় দু বছর সেই কাজ করেন। ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে শান্তিরঞ্জন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও জনসংযোগ বিভাগের অধীনে উর্দু ভাষায় অনুবাদক এবং ইংরাজির প্রুফরিডারের চাকরি পান এবং ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দে অবসর নেন। এর মধ্যে ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে চার বৎসরের জন্য ডেপুটেশনে তিনি ভারত সরকারের অধীনে সহকারী তথ্য আধিকারিকসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেন। সাহিত্যকর্ম সরকারী পদের নানা কাজ সামলেও তিনি সমানভাবে লেখালেখির কাজ চালিয়ে গেছেন। তার প্রথম গল্প সংকলন রাহ্-কা কাঁটা প্রকাশিত হয় ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে। তার রচিত বেশিরভাগ গ্রন্থ উর্দু ভাষা ও সাহিত্য সংক্রান্ত। উর্দু এবং বাংলা মধ্যে সেতু বন্ধনের প্রয়াসে উর্দু শেখার বই, উর্দু হতে বাংলা অনুবাদ এবং বাংলা ভাষার বই উর্দুতে অনুবাদ করেছেন। উর্দু সাহিত্যে বাঙালির অবদান বিষয়ে ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে রচনা করেন গবেষণা গ্রন্থ- বঙ্গালী হিন্দুয়োঁ কি উর্দু খিদমৎ। তার রচিত ও অনূদিত গ্রন্থগুলি হল— গল্প সংকলন- রাহ্-কা কাঁটা (১৯৬০) শায়েব কি শাদি মঞ্জিল কঁহা তেরি জমিনসে আঁসুমাঁ তক ভাষা ও সাহিত্য সংক্রান্ত- উর্দু সে বাংলা শিখো উর্দু অউর বঙ্গাল আজাদি কে বাদ মগরবি বঙ্গাল মে উর্দু বঙ্গাল মেঁ উর্দু জবান অউর অদব গালিব অউর বঙ্গাল ইকবাল টাগোর অউর নজরুল বঙ্গলা কা আসান কায়দা বঙ্গাল মে উর্দু কে মশায়েল উর্দু আদব আউর বঙ্গালি কলচর বঙ্গলা জবান সে উর্দুকা রিস্তা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হায়াত অক্ষর খিদমৎ বঙ্গাল সে উর্দুকা রিস্তা বাংলা হতে উর্দুতে অনুবাদ- রাণী চন্দের পূর্ণকুম্ভ তারাশঙ্করের আরোগ্য নিকেতন (গুলশনে-শেহাত) বিভূতিভূষণের চাঁদের পাহাড় সুনীতিকুমারের প্রবন্ধ গ্রন্থ- পথচলতি ও সাংস্কৃতিক (কিছু অংশ) সুকুমার সেনের বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস (১ম ও ২য় খণ্ড) মোহিতলালের জীবনী উর্দু হতে বাংলায় অনুবাদ- ময়লা চাদর (রাজেন্দ্র সিং বেদির উর্দু উপন্যাস- 'এক চাদর ময়লি সি) বাংলা ভাষায় রচিত নিজের গ্রন্থ- তেলেঙ্গানার গল্প উর্দু প্রেমী সুনীতিকুমার চ্যাটার্জী অন্যান্য- পাখাতুনিস্তান কা মুতালবা (পাকতুনিস্তানের দাবি) তার রচিত বই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উর্দু এম.এ সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত হয়। তিনি একসময় দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের এম.ফিল পরীক্ষার পরীক্ষকও হয়েছিলেন। সম্মাননা ভাষাচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ও সুকুমার সেনের স্নেহধন্য শান্তিরঞ্জন বহু পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন। ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে তার মৌলিক গবেষণাগ্রন্থ— বঙ্গালী হিন্দুয়োঁ কা উর্দু খিদমত এর জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রবীন্দ্র পুরস্কার প্রদান করে। তার এই গ্রন্থ পড়ে সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় এত মুগ্ধ হয়েছিলেন যে, তিনি তাকে বলেন— তবে পরে অবশ্য তার আর একটি গবেষণাগ্রন্থ-তছকরা-এ-তসানিফ-এ-বঙ্গাল (যা মূলত ঊনিশ শতক পর্যন্ত প্রকাশিত উর্দু গ্রন্থের মহাকোষ হিসাবে বিবেচিত)-এর জন্য বোম্বাইয়ের ওরিয়েন্টাল কলেজ ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দে ডক্টর-এ অদব (সাহিত্যে ডক্টরেট) উপাধি প্রদান করে। তারাশঙ্করের আরোগ্য নিকেতন উর্দুতে অনুবাদ (গুলশনে-শেহাত) এর জন্য ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে ভারত সরকারের সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার লাভ করেন। উর্দু ভাষায় তার পাণ্ডিত্যের কারণে বহু রিসার্চ স্কলার তার সাহচর্যে উপকৃত হয়েছেন।বিদরের বি ভি বি কলেজের অধ্যাপক ইফরোজা পাশ শান্তিরঞ্জনের উপর গবেষণা করে ( উর্দু কি এক মোহসিন শান্তিরঞ্জন শীর্ষক গবেষণাপত্রের জন্য) ডক্টরেট হয়েছিলেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উর্দু বিভাগে শান্তিরঞ্জন ভট্টাচার্য হায়াত অউর আদবি খিদমত নামে গবেষণার জন্য নিবন্ধীভুক্ত হয়েছিল। কলকাতা দুরদর্শনে উর্দু সংবাদ চালু হলে শান্তিরঞ্জন নিউজ এটিটরের দায়িত্ব পান। তিনি ভারতের সর্বোচ্চ উর্দু সংস্থা অঞ্জুমন তরকি -র পশ্চিমবঙ্গ শাখার সভাপতিও ছিলেন। জীবনাবসান শান্তিরঞ্জন ভট্টাচার্য ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দের ১৫ সেপ্টেম্বর কলকাতায় পরলোক গমন করেন। তথ্যসূত্র বিষয়শ্রেণী:১৯৩০-এ জন্ম বিষয়শ্রেণী:১৯৯৩-এ মৃত্যু বিষয়শ্রেণী:ফরিদপুর জেলার ব্যক্তি বিষয়শ্রেণী:বাঙালি লেখক উর্দু ভাষার লেখক উর্দু অনুবাদক ভারতের উর্দু লেখক রবীন্দ্র পুরস্কার বিজয়ী
null
null
null
1464317
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%93%20%E0%A6%8F%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B8%20%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%9C
আন্তোনিও এগাস মনিজ
আন্তোনিও ক্যাটানো ডি আব্রেউ ফ্রেয়ির এগাস মনিজ জিসিএসই জিসিআইবি (২৯ নভেম্বর ১৮৭৪ - ১৩ ডিসেম্বর ১৯৫৫), যিনি এগাস মনিজ () নামেই পরিচিত, হলেন একজন পর্তুগিজ স্নায়ুচিকিৎসাবিজ্ঞান এবং সেরিব্রাল এনজিওগ্রাফির উদ্ভাবক। তাকে আধুনিক সাইকোসার্জারির প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম হিসেবে গণ্য করা হয়, তিনি লিউকোটমি অস্ত্রোপচার পদ্ধতি চালু করেন — যা বর্তমানে লোবোটমি নামে বেশি পরিচিত — এর জন্য তিনি প্রথম পর্তুগিজ ওয়াল্টার রুডোলফ হেসের সাথে যৌথভাবে ১৯৪৯ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। জন্ম ও শিক্ষাজীবন এগার মনিজ ১৮৭৪ সালের ২৯ নভেম্বর পর্তুগালের ইস্টাররেজার আভানকায় জন্মগ্রহণ করেন। তখন তার নাম রাখা হয় আন্তোনিও ক্যাটানো ডি আব্রেউ ফ্রেয়ির ডি রিসেন্ড নামে। তিনি ১৮৯৯ সালে চিকিৎসা শাস্ত্রে স্নাতক হন। আরও দেখুন চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ীদের তালিকা। টীকাসমূহ তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ Egas Moniz House Museum in Avanca (in Portuguese) World of Scientific Discovery on Antonio Egas Moniz Neurosurgery for mental disorder: past and present By L F Haas Neurological stamp Egas Moniz (1874–1955) www.jnnp.com ১৮৭৪-এ জন্ম ১৯৫৫-এ মৃত্যু চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী
https://en.wikipedia.org/wiki/Ant%C3%B3nio_Egas_Moniz
Ant%C3%B3nio_Egas_Moniz
null
1464319
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%AC%E0%A6%B2
বুটবল
বুটবল (), সরকারিভাবে বুটবল উপমহানগর (, (পুরাতন নাম: বটৌলী, বুটবল খস্যৌলী) নেপালের লুম্বিনী প্রদেশের রূপন্দেহী জেলার একটি উপ-মহানগর শহর। শহরটি তিনাউ বা তিলোত্তমা নদীর তীরে অবস্থিত। রূপন্দেহী জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল তৎকালীন বুটবল খস্যৌলী এলাকা। নেপাল রাজ্য পৌরসভা আইন, ১৯৫৯ এর ভিত্তিতে এটি একটি পৌরসভা হিসাবে ঘোষিত হয়েছিল। তৎকালীন রাজা মহেন্দ্র শাহ ১৯৬১ সালের ৫ জানুয়ারি নেপালে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা বাস্তবায়নের পরে বুটবল খস্যৌলী পৌরসভার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বুটবল খস্যৌলী নগর পঞ্চায়েত নামকরণ করা হয়। ১৯৭৯ সালের জানুয়ারি ২২ এর দিন নেপাল রাজপত্রতে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, খস্যৌলী নাম থেকে বাদ দিয়ে 'বুটবল নগর পঞ্চায়েত' গঠন করা হয়। তৎকালীন মন্ত্রিপরিষদের উন্নয়ন কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে নেপাল সরকার বাটবলল পৌরসভা গঠন করেছিল। ২০১৪ সালের ২ ডিসেম্ববে গৃহীত সিদ্ধান্ত এবং ২০১৫ সালের জানুয়ারি ১২ এর দিন নেপাল রাজপত্রতে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, উপ-মহানগরীর জন্য প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পরে পৌরসভা কর্তৃক এটিকে একটি উপমহানগর শহর ঘোষণা করা হয়েছিল। তৎকালীন সেমলাল ও মতিপুর গ্রাম উন্নয়ন কমিটিকে অন্তর্ভুক্ত করে বুটবলকে একটি উপমহানগর শহর ঘোষণা করা হয়েছিল। ভৈরহবা বুটবল থেকে ২২ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। এই শহরটি পশ্চিম নেপালের প্রবেশদ্বার। এটি মহেন্দ্র মহাসড়ক এবং সিদ্ধার্থ মহাসড়ক দ্বারা নেপালের পূর্ব-পশ্চিম এবং উত্তর-দক্ষিণে সংযুক্ত। পরিবহন সুবিধা এবং ভৌগলিক অবস্থানের কারণে বুটবল পশ্চিম নেপালের একটি প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসাবে গড়ে উঠছে। এই শহরটি পাহাড় এবং তরাইয়ের সঙ্গমস্থলে অবস্থিত। ১ লাখ ৯৫ হাজার জনসংখ্যা অধ্যুষিত বুটবল দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। তথ্যসূত্র নেপালের মহানগর এলাকা নেপালের মহানগর শহর
https://en.wikipedia.org/wiki/Butwal
Butwal
Butwal (Nepali: बुटवल), officially Butwal Sub-Metropolitan City (Nepali: बुटवल उपमहानगरपालिका),previously known as Khasyauli (Nepali: खस्यौली), is a sub-metropolitan city and economic hub in Lumbini Province in West Nepal. Butwal has a city population of 195,054 as per the 2021 AD Nepal census. The city is one of the tri-cities of rapidly growing Butwal-Tilottama-Bhairahawa urban agglomeration primarily based on the Siddhartha Highway in West Nepal with a total urban agglomerated population of 421,018. It is one of the fastest-growing cities in Nepal for health, education, construction, communication, trade, and banking sectors. It has highway connections to the Indian border at Sunauli and to the hilly towns in Tansen and Pokhara valley, and holds the title of being "The Best City in Nepal" five times in a row. Geographically, Butwal is at the intersection of Nepal's two different National Highways, Mahendra Highway and Siddhartha Highway. It connects western Nepal with the capital Kathmandu through the highway and air links (via Gautam Buddha International Airport at Siddharthanagar). The city stands beside the bank of Tinau River, and at the northern edge of the Terai plain below the Siwalik Hills. Its name, Butwal was derived from Batauli Bazaar , the town's oldest residential area which is located on the western bank of the Tinau River. Butwal was officially declared as a sub-metropolitan city on 2 December 2014 AD by combining two neighboring VDCs Motipur and Semlar. The city is currently headed by Nepali Congress leader Khel Raj Pandey.
1464333
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%A8%20%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B2
থম্পসন দাবানল
থম্পসন দাবানলটি ২০২৪ ক্যালিফোর্নিয়া দাবানল মৌসুমের ক্যালিফোর্নিয়ার বাট কাউন্টির ওরোভিলে সম্প্রদায়ের কাছে একটি দ্রুত-চলমান দাবানল ছিল। পটভূমি জাতীয় আবহাওয়া পরিষেবা দ্বারা "অসাধারণভাবে বিপজ্জনক এবং প্রাণঘাতী" হিসাবে বর্ণনা করা তাপপ্রবাহের মধ্যে থম্পসন দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। তাপপ্রবাহের কারণে গাছপালা শুকিয়ে গিয়ে এলাকায় দাবানলের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ওরোভিল সম্প্রদায় ২০১৮ সালে ক্যাম্প দাবানল এবং ২০২০ সালে বিয়ার দাবানল সহ বেশ কয়েকটি বড় দাবানলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দাবানল চেরোকি রোড এবং থম্পসন ফ্ল্যাট সিমেট্রি রোডের কাছে, ০২ জুলাই, ২০২৪ মঙ্গলবার সকাল ১০:৫১টায় দাবানলের সূত্রপাত হয়। ছয় ঘন্টার মধ্যে, আগুন থেকে , ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউজমের আক্রান্ত করে, বাট কাউন্টিতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়। ওরোভিলের ১৩ হাজার বাসিন্দাকে উক্ত এলাকা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। বুধবার, আগুনে পুড়ে যায়। প্রাথমিকভাবে জানা যায় যে আটজন দমকলকর্মী আহত হয়েছেন, তার মধ্যে তিনজন গাড়ি দুর্ঘটনায় এবং চারজন তাপজনিত কারণে আহত হয়। তবে বৃহস্পতিবার সেই সংখ্যা চারে নেমে আসে। চারটি স্থাপনাও ধ্বংস হয়। বৃহস্পতিবারের মধ্যে, এটি জানা যায় যে দাবানলের বৃদ্ধি ধীর হয়ে যায়, আংশিকভাবে বাতাসের কারণে, যা দাবানলে ইন্ধন জোগাচ্ছিল। বৃদ্ধি এবং নিয়ন্ত্রণের অবস্থা তথ্যসূত্র উইকিউপাত্তে স্থানাঙ্ক আছে ২০২৪ ক্যালিফোর্নিয়া দাবানল
https://en.wikipedia.org/wiki/Thompson_Fire
Thompson Fire
The Thompson Fire was a fast-moving wildfire burning near the community of Oroville in Butte County, California, during the 2024 California wildfire season.
1464341
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%20%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0
জেসিকা সালাজার
জেসিকা সালাজার (জন্ম ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৯৫) একজন মেক্সিকান পেশাদার ট্র্যাক সাইক্লিস্ট। তিনি ২০১৬ ইউসিআই ট্র্যাক সাইক্লিং ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে মহিলা দলের স্প্রিন্ট ইভেন্টে চড়েছিলেন। ২০১৬ প্যান আমেরিকান ট্র্যাক সাইক্লিং চ্যাম্পিয়নশিপে, তিনি ৫০০ মিটার টাইম ট্রায়ালে বিশ্ব রেকর্ড ভেঙেছিলেন। প্রধান ফলাফল ২০১৪ ২য় টিম স্প্রিন্ট, কোপা ইন্টারন্যাশনাল ডি পিস্তা ( পের্লা মারারি লোয়েরার সাথে) ২০১৫ প্যান আমেরিকান ট্র্যাক চ্যাম্পিয়নশিপ ১ম টিম স্প্রিন্ট ( ড্যানিয়েলা গ্যাক্সিওলার সাথে) ১ম ৫০০মি টাইম ট্রায়াল ৩য় কেরিন ২য় স্প্রিন্ট, কোপা কিউবা ডি পিস্তা ২০১৬ প্যান আমেরিকান ট্র্যাক চ্যাম্পিয়নশিপ ১ম স্প্রিন্ট ১ম টিম স্প্রিন্ট ( ইউলি ভার্দুগোর সাথে) ১ম ৫০০মি টাইম ট্রায়াল তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯৯৫-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি উইকিউপাত্ত থেকে উপাত্তসহ ক্রীড়া সংযোগ ব্যবহার করা নিবন্ধ ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের সাইক্লিস্ট ২১শ শতাব্দীর মেক্সিকান নারী ২০২০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের সাইক্লিস্ট মেক্সিকোর অলিম্পিক সাইক্লিস্ট ২০২৩ প্যান আমেরিকান গেমসে পদক বিজয়ী ২০১৯ প্যান আমেরিকান গেমসে পদক বিজয়ী প্যান আমেরিকান গেমসে স্বর্ণপদক বিজয়ী মেক্সিকান সাইক্লিংয়ে প্যান আমেরিকান গেমসের পদক বিজয়ী ২০১৯ প্যান আমেরিকান গেমসের সাইক্লিস্ট ২০২৩ প্যান আমেরিকান গেমসের সাইক্লিস্ট মেক্সিকোর প্যান আমেরিকান গেমসের প্রতিযোগী মেক্সিকান ট্র্যাক সাইক্লিস্ট মেক্সিকান মহিলা সাইক্লিস্ট
https://en.wikipedia.org/wiki/Jessica_Salazar
Jessica Salazar
Jessica Salazar (born 21 September 1995) is a Mexican professional track cyclist. She rode in the women's team sprint event at the 2016 UCI Track Cycling World Championships. At the 2016 Pan American Track Cycling Championships, she broke the world record in the 500m time trial.
1464344
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A6%20%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AB%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%87
মোহাম্মদ সরওয়ার ইউসুফজাই
মোহাম্মদ সরওয়ার ইউসুফজাই ছিলেন একজন আফগান ফুটবলার এবং জাতীয় দলের সদস্য। তিনি ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমসে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক খেলাধুলা-রেফারেন্স সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি পুরুষ ফুটবল রক্ষণভাগের খেলোয়াড় জন্মের বছর অনুপস্থিত ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার আফগান পুরুষ ফুটবলার আফগানিস্তানের অলিম্পিক ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Mohammad_Sarwar_Yousafzai
Mohammad Sarwar Yousafzai
Mohammad Sarwar Yousafzai was an Afghan footballer and a member of the national team. He competed at the 1948 Summer Olympic Games.
1464348
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
গুরুদাসপুর থানা
গুরুদাসপুর থানা বাংলাদেশের নাটোর জেলার অন্তর্গত গুরুদাসপুর উপজেলার একটি থানা। পটভূমি ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দের ২২ জুন গুরুদাসপুর থানা প্রতিষ্ঠা লাভ করে। প্রশাসনিক এলাকাসমূহ গুরুদাসপুর উপজেলার ১টি পৌরসভা ও ৬টি ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম গুরুদাসপুর থানার অধীন। পৌরসভা: গুরুদাসপুর ইউনিয়নসমূহ: ১নং নাজিরপুর ২নং বিয়াঘাট ৩নং খুবজীপুর ৪নং মশিন্দা ৫নং ধারাবারিষা ৬নং চাপিলা আরও দেখুন গুরুদাসপুর উপজেলা নাটোর জেলা তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ নাটোর জেলার থানা গুরুদাসপুর উপজেলা
null
null
null
1464352
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%20%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
বড়াইগ্রাম থানা
বড়াইগ্রাম থানা বাংলাদেশের নাটোর জেলার অন্তর্গত বড়াইগ্রাম উপজেলার একটি থানা। পটভূমি ১৮৬৯ খ্রিস্টাব্দে বড়াইগ্রাম থানা প্রতিষ্ঠা লাভ করে। প্রশাসনিক এলাকাসমূহ বড়াইগ্রাম উপজেলার ২টি পৌরসভা ও ৭টি ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম বড়াইগ্রাম থানার অধীন। পৌরসভা: বনপাড়া বড়াইগ্রাম ইউনিয়নসমূহ: ১নং জোয়াড়ী ২নং বড়াইগ্রাম ৩নং জোনাইল ৪নং নগর ৫নং মাঝগাঁও ৬নং গোপালপুর ৭নং চান্দাই আরও দেখুন বড়াইগ্রাম উপজেলা নাটোর জেলা তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ নাটোর জেলার থানা বড়াইগ্রাম উপজেলা
null
null
null
1464359
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%20%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BE
হাসিন দিলরুবা
হাসিন দিলরুবা () ২০২১ সালের ভারতীয় হিন্দি ভাষার ব্ল্যাক কমেডি রোমান্টিক থ্রিলার চলচ্চিত্র, যেটি পরিচালনা করেছেন বিনিল ম্যাথিউ এবং কালার ইয়েলো প্রোডাকশন ব্যানারের অধীনে প্রযোজনা করেছেন আনন্দ এল. রাই ও হিমাংশু শর্মা। চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেছেন তাপসী পান্নু, বিক্রান্ত ম্যাসি ও হর্ষবর্ধন রানে। চলচ্চিত্রটি ২০২১ সালের ২ জুলাই নেটফ্লিক্সে প্রিমিয়ার হয়। শ্রেষ্ঠাংশে তাপসী পান্নু - রানী সাক্সেনা বিক্রান্ত ম্যাসি - ঋষভ "ঋষু" সাক্সেনা হর্ষবর্ধন রানে - নীল ত্রিপাঠি আদিত্য শ্রীবাস্তব - ইনস্পেক্টর কিশোর রাওয়াত অশীষ বর্মা - আফজার যামিনী দাস - লতা সাক্সেনা দয়া শঙ্কর পাণ্ডে - ব্রিজরাজ সাক্সেনা অলকা কৌশল - মিসেস কশ্যপ অমিত সিং ঠাকুর - মিস্টার কশ্যপ পূজা সরূপ - বীনা মাসি অতুল তিওয়ারি - সিনিয়র ইনস্পেক্টর দীপেশ জগদীশ - নবরঙ্গি আশিক হুসেন - রস্তোগী আলোক চ্যাটার্জি - গান্ধী প্রীতি সিং - বিন্দিয়া শ্যাম কিশোর - মিশ্রা সঙ্গীত চলচ্চিত্রটিতে সঙ্গীতের সুর করেছেন অমিত ত্রিবেদী এবং সঙ্গীত রচনা করেছেন বরুন গ্রোভার, ক্ষিতিজ পটবর্ধন ও সিদ্ধান্ত মাগো। সিক্যুয়েল চলচ্চিত্রটির সিক্যুয়েল ফির আয়ি হাসিন দিলরুবা ৯ আগস্ট, ২০২৪-এ নেটফ্লিক্সে প্রিমিয়ার হওয়ার কথা রয়েছে। তথ্যসূত্র ২০২১-এর চলচ্চিত্র ভারতীয় চলচ্চিত্র ২০২০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র নেটফ্লিক্সের মৌলিক চলচ্চিত্র নেটফ্লিক্সের হিন্দি ভাষার মৌলিক চলচ্চিত্র ভারতীয় রহস্য থ্রিলার চলচ্চিত্র ভারতীয় ব্ল্যাক কমেডি চলচ্চিত্র ভারতীয় অপরাধ নাট্য চলচ্চিত্র ভারতীয় প্রণয়ধর্মী থ্রিলার চলচ্চিত্র ভারতীয় গোয়েন্দা চলচ্চিত্র পুলিশ গোয়েন্দা চলচ্চিত্র হত্যাকারী সম্পর্কে চলচ্চিত্র ভারতে ব্যভিচার সম্পর্কে চলচ্চিত্র নিখোঁজ ব্যক্তি সম্পর্কে চলচ্চিত্র চলচ্চিত্রে সামাজিক বাস্তবতাবাদ
https://en.wikipedia.org/wiki/Haseen_Dillruba
Haseen Dillruba
Haseen Dillruba (transl. Beautiful Beloved) is a 2021 Indian Hindi-language romantic thriller film directed by Vinil Mathew and written by Kanika Dhillon. It stars Taapsee Pannu, Vikrant Massey and Harshvardhan Rane. The film premiered on 2 July 2021 on Netflix. It received mixed reviews from critics. Haseen Dilruba emerged as the most-watched Hindi film on Netflix of that year, reaching top 10 in 22 countries. A sequel titled Phir Aayi Hasseen Dillruba premiered on Netflix on 9 August 2024.
1464361
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B0%20%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BF%20%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%20%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%BE
ফির আয়ি হাসিন দিলরুবা
ফির আয়ি হাসিন দিলরুবা () একটি আসন্ন ভারতীয় হিন্দি ভাষার রোমান্টিক থ্রিলার চলচ্চিত্র, যেটি পরিচালনা করেছেন জয়প্রদ দেশাই, রচনা করেছেন কণিকা ধিল্লন এবং প্রযোজনা করেছে কালার ইয়েলো প্রোডাকশন ও টি-সিরিজ ফিল্মস। এটি ২০২১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত হাসিন দিলরুবা-এর সিক্যুয়াল। চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেছেন তাপসী পান্নু, বিক্রান্ত ম্যাসি ও সানি কৌশ। চলচ্চিত্রটি ৯ আগস্ট, ২০২৪-এ নেটফ্লিক্সে প্রিমিয়ার হওয়ার কথা রয়েছে। শ্রেষ্ঠাংশে তাপসী পান্নু - রানী সাক্সেনা বিক্রান্ত ম্যাসি - ঋষভ সাক্সেনা সানি কৌশল - অভিমন্যু জিমি শেরগিল - মৃত্যুঞ্জয় আদিত্য শ্রীবাস্তব - কিশোর রাওয়াত ভূমিকা দুবে তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ আসন্ন চলচ্চিত্র ২০২৪-এর চলচ্চিত্র টি-সিরিজের চলচ্চিত্র নেটফ্লিক্সের মৌলিক চলচ্চিত্র ২০২০-এর দশকের হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র ২০২০-এর দশকের ভারতীয় চলচ্চিত্র
https://en.wikipedia.org/wiki/Phir_Aayi_Hasseen_Dillruba
Phir Aayi Hasseen Dillruba
Phir Aayi Hasseen Dillruba (transl. Beautiful beloved is back) is a 2024 Indian Hindi-language romantic thriller film directed by Jayprad Desai and written by Kanika Dhillon. Produced by Colour Yellow Productions and T-Series Films. A sequel to the 2021 film Haseen Dillruba, it stars Taapsee Pannu, Vikrant Massey and Sunny Kaushal. The film premiered on Netflix on 9 August 2024.
1464366
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%20%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8
রাবা খান
রাবা খান (জন্ম: ১১ মে, ১৯৯৮) একজন বাংলাদেশী কমেডিয়ান, ভ্লগার, মডেল, সঙ্গীতশিল্পী ও লেখক। তিনি বাংলাদেশের দৈনন্দিন জীবনকে ভিত্তি করে ব্যঙ্গাত্মক ভিডিও তৈরির জন্য পরিচিত। তিনি এবিসি রেডিওতে একজন রেডিও জকি হিসেবে কর্মরত। ২০২০ সালে রাবা মিডিয়া, মার্কেটিং ও বিজ্ঞাপন বিভাগে ফোর্বস' থার্টি আন্ডার থার্টি-এ এশিয়ার তালিকায় স্থান পেয়েছেন। তিনি ইউনিসেফের একজন যুব দূত এবং শিশুদের অধিকারের পক্ষে কাজ করেছেন। ২০১৯ সালে তিনি বাংলা ও ইংরেজির অনানুষ্ঠানিক সংমিশ্রণে লেখা একটি বই বান্‌ধobi প্রকাশ করেছিলেন। প্রারম্ভিক জীবন ও পরিবার রাবা খান ১৯৯৮ সালের ১১ মে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে একটি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা একজন ব্যবসায়ী এবং তার মা একজন গৃহিণী। ফাহাদ রিয়াজ খান নামে তার এক ভাই আছে, যিনি একজন পরিচালক। তিনি ১৬ বছর বয়সে তার পরিবারের সাথে বাংলাদেশের ঢাকায় চলে আসেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ জীবিত ব্যক্তি ১৯৯৮-এ জন্ম বাংলাদেশী ইউটিউবার বাংলাদেশী কৌতুক অভিনেতা
https://en.wikipedia.org/wiki/Raba_Khan
Raba Khan
Raba Khan (born 11 May 1998) is a Bangladeshi comedian, vlogger, model, singer, and author. She is known for her satirical commentary on everyday life in Bangladesh. She is a radio jockey at ABC Radio. In 2020, Raba was featured in Forbes' 30 Under 30 Asia list in the Media, Marketing & Advertising category. She is a UNICEF Youth Ambassador and has worked to advocate for children's rights. In 2019, she published a book, Bandhobi, written in an informal combination of Bangla and English.
1464369
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%A1%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1%20%E0%A6%B9%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%A8
এডওয়ার্ড হপকিনসন
এডওয়ার্ড হপকিনসন (২৮ মে ১৮৫৯ - ১৫ জানুয়ারী ১৯২২) ছিলেন একজন ব্রিটিশ নাগরিক, যান্ত্রিক এবং বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী এবং রক্ষণশীল রাজনীতিবিদ। হপকিনসন ছিলেন জন হপকিনসনের চতুর্থ পুত্র, একজন প্রকৌশলী যিনি ১৮৮২/৮৩ সালে ম্যানচেস্টারের মেয়র ছিলেন। তথ্যসূত্র Leigh Rayment's Historical List of MPs আরও পড়ুন Hopkinson, Mary & Ewing, Irene, Lady (eds.) (1948) John and Alice Hopkinson 1824-1910 . লন্ডন: ফার্মার অ্যান্ড সন্স, প্রিন্টার্স বহিঃসংযোগ হপকিন্স পরিবার ব্রিটিশ বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী ইমানুয়েল কলেজ, কেমব্রিজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯২২-এ মৃত্যু ১৮৫৯-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Edward_Hopkinson
Edward Hopkinson
Edward Hopkinson (28 May 1859 – 15 January 1922) was a British civil, mechanical and electrical engineer, and Conservative politician.
1464371
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AD%E0%A6%B2%E0%A6%95%20%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%A8
হ্যাভলক উইলসন
জোসেফ হ্যাভলক উইলসন (১৬ আগস্ট ১৮৫৯ - ১৬ এপ্রিল ১৯২৯), সাধারণত হ্যাভলক উইলসন বা জে. হ্যাভলক উইলসন নামে পরিচিত, একজন ব্রিটিশ ট্রেড ইউনিয়ন নেতা, লিবারেল পার্টির রাজনীতিবিদ এবং মার্চেন্ট নাবিকদের অধিকারের জন্য প্রচারক ছিলেন। উইলসনের প্রথম নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল ১৮৯০ সালে ব্রিস্টল ইস্টের একটি উপ-নির্বাচনে, যেখানে তিনি খারাপ করেছিলেন। ১৮৯২ সালে মিডলসব্রোতে তিনি তার দ্বিতীয় প্রতিযোগিতায় জয়ী হন, যেখানে তিনি একজন গ্ল্যাডস্টোনিয়ান লিবারেল এবং একজন লিবারেল ইউনিয়নিস্টের বিরোধিতায় একজন স্বতন্ত্র শ্রমিক প্রার্থী হিসাবে দাঁড়িয়েছিলেন। তবে, জন বার্নসের মতো নির্বাচন নিশ্চিত করার পর, উইলসন লিবারেল পার্টির সাথে সহযোগিতা করার জন্য দ্রুত চলে যান। তিনি থমাস বার্ট এবং জন উইলসনের মতো বিদ্যমান লিব-ল্যাব সদস্যদের (এমপি) সাথেও জোট করেছিলেন। ইন্ডিপেন্ডেন্ট লেবার পার্টির প্রতিষ্ঠা ও বৃদ্ধি সত্ত্বেও উইলসন রাজনীতিতে লিবারেল পার্টির সাথে নিজেকে সামঞ্জস্য রেখেছিলেন। প্রকৃতপক্ষে, তিনি পার্টি এবং এর মধ্যে কীর হার্ডি এবং রামসে ম্যাকডোনাল্ডের মতো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের তীব্র সমালোচনা করেছিলেন। তথ্যসূত্র হ্যাভলক উইলসন উন্মোচিত (1921) লেনিনের অনুসারীদের দ্বারা উইলসনকে দাগ দেওয়ার প্রাথমিক প্রচেষ্টা। Leigh Rayment's Historical List of MPs বহিঃসংযোগ যুক্তরাজ্যের কমন্সসভার স্বতন্ত্র সদস্য ন্যাশনাল লিবারেল পার্টি (যুক্তরাজ্য, ১৯২২) এর রাজনীতিবিদ কমান্ডার অব দি অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০-১৯১৮ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০৬-১৯১০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯৫-১৯০০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯২-১৮৯৫ ১৯২৯-এ মৃত্যু ১৮৫৯-এ জন্ম লিবারেল-লেবার (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য
https://en.wikipedia.org/wiki/Havelock_Wilson
Havelock Wilson
Joseph Havelock Wilson (16 August 1859 – 16 April 1929), commonly known as Havelock Wilson or J. Havelock Wilson, was a British trade union leader, Liberal Party politician, and campaigner for the rights of merchant seamen.
1464372
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%BF%20%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8
পেনরি উইলিয়ামস
পেনরি উইলিয়ামস (৫ সেপ্টেম্বর ১৮৬৬ - ২৬ জুন ১৯৪৫) ইংল্যান্ডের একজন লিবারেল পার্টির রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি মিডলসব্রোতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তিনি ক্লিভল্যান্ড আয়রন মাস্টার এডওয়ার্ড উইলিয়ামসের পুত্র। তিনি অ্যানিউরিন উইলিয়ামস এমপির ভাই ছিলেন। তিনি ১৯১০ সালের জানুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে ইয়র্কশায়ারের নর্থ রাইডিং -এ সাধারণত লিবারেল মিডলসব্রো নির্বাচনী এলাকা এর সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯১৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচনী এলাকাটি বিভক্ত হলে, তিনি নতুন মিডলসব্রো ইস্ট নির্বাচনী এলাকার জন্য নির্বাচিত হন, কিন্তু ১৯২২ সালের সাধারণ নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টির প্রার্থী জন ওয়েসলি ব্রাউনের কাছে পরাজিত হন। লিবারেল পার্টিতে ফাটল সারলে, ১৯২৩ সালের সাধারণ নির্বাচনে পার্টির ভাগ্য পুনরুদ্ধার হয় এবং উইলিয়ামস তার আসন পুনরুদ্ধার করেন। তার প্রত্যাবর্তন স্বল্পস্থায়ী ছিল, কারণ ১৯২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি লেবার পার্টির প্রার্থী এলেন উইলকিনসনের কাছে একটি ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অনির্বাচিত হন। ১৯২৯ সালের সাধারণ নির্বাচনে, তিনি বার্উইক-অন-টুইডের জন্য লিবারেল পার্টির প্রার্থী হিসাবে দাঁড়িয়েছিলেন যেখানে তিনি কনজারভেটিভদের কাছ থেকে আসন লাভের কাছাকাছি এসেছিলেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০-১৯১৮ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯৪৫-এ মৃত্যু ১৮৬৬-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Penry_Williams
Penry Williams
Penry Williams (5 September 1866 – 26 June 1945) was a Liberal Party politician in England. He was born in Middlesbrough, the son of Edward Williams, a Cleveland ironmaster. He was a brother of Aneurin Williams MP. He was elected at the January 1910 general election as the Member of Parliament for the usually Liberal Middlesbrough constituency in the North Riding of Yorkshire. When the constituency was divided at the 1918 general election, he was elected for the new Middlesbrough East constituency, but was defeated at the 1922 general election by the Conservative Party candidate John Wesley Brown. With rifts in the Liberal Party healed, the party's fortunes recovered at the 1923 general election, and Williams regained his seat. His return was short-lived, because at the 1924 general election he was unseated in a close three-way contest by the Labour Party candidate Ellen Wilkinson. At the 1929 general election, he stood as the Liberal Party candidate for Berwick-on-Tweed where he came close to gaining the seat from the Conservatives.
1464375
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A8%20%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8
অ্যানিউরিন উইলিয়ামস
অ্যানিউরিন উইলিয়ামস (১১ অক্টোবর ১৮৫৯ - ২০ জানুয়ারী ১৯২৪) একজন ব্রিটিশ লিবারেল পার্টির রাজনীতিবিদ ছিলেন। রাজনৈতিক পেশা তিনি লিবারেল পার্টিতে যোগ দেন। তিনি প্রথমত ১৯০৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে কেন্টের নিরাপদ রক্ষণশীল মেডওয়ে বিভাগের জন্য ব্যর্থ লিবারেল প্রার্থী ছিলেন। তিনি ১৯১০ সালের জানুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে ডেভনের দ্বৈত সদস্য প্লাইমাউথ বিভাগের জন্য একজন সফল লিবারেল প্রার্থী ছিলেন। ১৯১০ সালের ডিসেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে তিনি প্লাইমাউথে পরাজিত হন। তিনি ১৯১৪ সালের উত্তর পশ্চিম ডারহাম উপ-নির্বাচনে উত্তর পশ্চিম ডারহাম বিভাগের সফল লিবারেল প্রার্থী ছিলেন। বহিঃসংযোগ অভ্যন্তরীণ মন্দিরের সদস্য প্লাইমাউথের যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য সেন্ট জন কলেজ, কেমব্রিজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০-১৯১৮ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯২৪-এ মৃত্যু ১৮৫৯-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Aneurin_Williams
Aneurin Williams
Aneurin Williams (11 October 1859 – 20 January 1924) was a British Liberal Party politician.
1464376
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%20%E0%A6%A1%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8B
হার্বার্ট ডনিকো
রেভারেন্ড স্যার হার্বার্ট ডুনিকো (২ ডিসেম্বর ১৮৭৫ - 2 অক্টোবর ১৯৫৩) ছিলেন একজন ব্রিটিশ ব্যাপটিস্ট মন্ত্রী, নেতৃস্থানীয় ফ্রিম্যাসন এবং লেবার পার্টির রাজনীতিবিদ। ওয়েলসে জন্মগ্রহণ করেন, তিনি দশ বছর বয়সে একটি কারখানায় কাজ শুরু করেন, কিন্তু অবসর সময়ে পড়াশোনা করেন এবং ইউনিভার্সিটি কলেজ নটিংহামে বৃত্তি লাভ করেন। তিনি ওয়ারিংটন এবং লিভারপুলে ব্যাপটিস্ট মন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন এবং লিভারপুল ফ্রি চার্চ কাউন্সিলের সভাপতি হন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-১৯৩১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে শ্রমিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য নাইটস ব্যাচেলর যুক্তরাজ্যের কমন্সসভার ডেপুটি স্পিকার নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ১৯৫৩-এ মৃত্যু ১৮৭৫-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Herbert_Dunnico
Herbert Dunnico
Reverend Sir Herbert Dunnico (2 December 1875 – 2 October 1953) was a British Baptist minister, leading Freemason and Labour Party politician. Born in Wales, he started work in a factory aged ten, but studied in his spare time and won a scholarship to University College Nottingham. He was ordained as a Baptist minister in Warrington and Liverpool, and became president of the Liverpool Free Church Council.
1464377
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%B2%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%20%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
নলডাঙ্গা থানা
নলডাঙ্গা থানা বাংলাদেশের নাটোর জেলার অন্তর্গত নলডাঙ্গা উপজেলার একটি থানা। পটভূমি ২০০০ খ্রিস্টাব্দের ১৯ জানুয়ারি নাটোর সদর উপজেলার ৫টি ইউনিয়নকে নিয়ে নলডাঙ্গা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রটি থানায় রূপান্তর করা হয়। পরে একই বছরের ২১ জুন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম নলডাঙ্গা থানাকে আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করেন। প্রশাসনিক এলাকাসমূহ নলডাঙ্গা উপজেলার ১টি পৌরসভা ও ৫টি ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম নলডাঙ্গা থানার অধীন। পৌরসভা: নলডাঙ্গা ইউনিয়নসমূহ: ১নং ব্রহ্মপুর ২নং মাধনগর ৩নং খাজুরা ৪নং পিপরুল ৫নং বিপ্রবেলঘড়িয়া আরও দেখুন নলডাঙ্গা উপজেলা নাটোর জেলা তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ নাটোর জেলার থানা নলডাঙ্গা উপজেলা
null
null
null
1464378
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%A8%20%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B9%E0%A6%B2
প্রনুতন বেহল
প্রনুতন বেহল (জন্ম: ১০ মার্চ, ১৯৯৩) একজন ভারতীয় অভিনেত্রী ও পেশাদার আইনজীবী, যিনি হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি অভিনেতা মোহনিশ বেহল ও একতা সোহিনীর কন্যা। প্রনুতন ২০১৯ সালে নোটবুক-এর মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক করেন। এরপর তিনি হেলমেট (২০২১)-এ অভিনয় করেছেন। চলচ্চিত্রের তালিকা চলচ্চিত্র মিউজিক ভিডিও পুরস্কার ও মনোনয়ন তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ জীবিত ব্যক্তি ১৯৯৩-এ জন্ম ২১শ শতাব্দীর ভারতীয় অভিনেত্রী ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
https://en.wikipedia.org/wiki/Pranutan_Bahl
Pranutan Bahl
Pranutan Bahl (born 10 March 1993) is an Indian actress and a professional lawyer, who primarily works in Hindi films. She is the daughter of actors Mohnish Bahl and Ekta Sohini. Bahl made her acting debut with Notebook (2019) for which she received a nomination for the Filmfare Award for Best Female Debut. She has since starred in Helmet (2021).
1464383
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%B8%20%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B8%20%28%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%A6%20%E0%A6%B8%E0%A6%A6%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%29
চার্লস উইলিয়ামস (টরকুয়েতের সংসদ সদস্য)
চার্লস উইলিয়ামস (২১ এপ্রিল ১৮৮৬ - ২৮ অক্টোবর ১৯৫৫) ইংল্যান্ডের একজন কনজারভেটিভ পার্টির রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ১৯১৮ থেকে ১৯২২ এবং ১৯২৪ থেকে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত ডেভনের নির্বাচনী এলাকার জন্য সংসদ সদস্য (এমপি) ছিলেন। ১৯১৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে টাভিস্টক নির্বাচনী এলাকার জন্য কোয়ালিশন কনজারভেটিভ প্রার্থী হিসাবে তিনি প্রথম প্রচেষ্টায় হাউস অফ কমন্সে নির্বাচিত হন, ১৩% ভোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে তার লিবারেল পার্টির প্রতিপক্ষকে পরাজিত করেন। যাইহোক, ১৯২২ সালের সাধারণ নির্বাচনে, লিবারেলরা ১০% এরও বেশি হারে আসনটি দখল করে। ১৯২৩ সালের নির্বাচনে, তিনি টরকুয়েতে দাঁড়ান, যেখানে তিনি লিবারেল প্রার্থীর কাছে অল্পের জন্য হেরে যান। তিনি ১৯২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে আসনটিতে জয়লাভ করেন, এবং ১৯৫৫ সালের নির্বাচনে নবমবারের জন্য ফিরে আসার কয়েক মাস পর, ৬৯ বছর বয়সে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ৩১ বছর সংসদে টরকে প্রতিনিধিত্ব করেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ টাভিস্টকের যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য যুক্তরাজ্যের প্রিভি কাউন্সিলের সদস্য ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫৫-১৯৫৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫১-১৯৫৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫০-১৯৫১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৪৫-১৯৫০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩৫-১৯৪৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩১-১৯৩৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-১৯৩১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ ১৯৫৫-এ মৃত্যু ১৮৮৬-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Charles_Williams_(Torquay_MP)
Charles Williams (Torquay MP)
Charles Williams (21 April 1886 – 28 October 1955) was a Conservative Party politician in England. He was Member of Parliament (MP) for constituencies in Devon from 1918 to 1922, and from 1924 to 1955. He was elected to the House of Commons on his first attempt, as a Coalition Conservative candidate for the Tavistock constituency at the 1918 general election, defeating his Liberal Party opponent with a majority of 13% of the votes. However, at the 1922 general election, the Liberal took the seat on a swing of over 10%. At the 1923 election, he stood in Torquay, where he lost narrowly to the Liberal candidate. He won the seat at the 1924 general election, and represented Torquay in Parliament for 31 years, until his death aged 69, a few months after being returned for the ninth time at the 1955 election.
1464384
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%20%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
জন স্পিয়ার
স্যার জন ওয়ার্ড স্পিয়ার (১৮৪৮ - ২৭ এপ্রিল ১৯২১) ছিলেন একজন ব্রিটিশ লিবারেল ইউনিয়নিস্ট এবং পরে রক্ষণশীল রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯০০ সালের সাধারণ নির্বাচনে ডেভনের ট্যাভিস্টক বিভাগের জন্য সংসদ সদস্য (এমপি) হিসাবে নির্বাচিত হন, মাত্র ১৫ ভোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে। তিনি ১৯০৬ সালে তার লিবারেল পার্টির পূর্বসূরি হিউ লুট্রেলের কাছে পরাজিত হন, কিন্তু ১৯১০ সালের জানুয়ারিতে লুট্রেলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা কেটে দেন এবং ১৯১০ সালের ডিসেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে তাকে পরাজিত করেন। তিনি ১৯১৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি এবং সংসদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ টাভিস্টকের যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০-১৯১৮ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০০-১৯০৬ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে লিবারেল ইউনিয়নিস্ট পার্টির সংসদ সদস্য ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯২১-এ মৃত্যু ১৮৪৮-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/John_Spear
John Spear
Sir John Ward Spear (1848 – 27 April 1921) was a British Liberal Unionist and later Conservative politician. He was elected at the 1900 general election as Member of Parliament (MP) for the Tavistock division of Devon, with a majority of only 15 votes. He was defeated in 1906 by his Liberal Party predecessor Hugh Luttrell, but cut Luttrell's majority in January 1910 and defeated him at the December 1910 general election. He did not contest the 1918 general election, and retired from Parliament.
1464385
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%89%20%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%20%28%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%29
হিউ লুট্রেল (উদার দলের রাজনীতিবিদ)
হিউ কার্টেনি ফোনস লুট্রেল (১০ ফেব্রুয়ারি ১৮৫৭ – ১৪ জানুয়ারী ১৯১৮) একজন ব্রিটিশ লিবারেল পার্টির রাজনীতিবিদ ছিলেন। ১৮৯২ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি ডেভনের টাভিস্টক বিভাগের সংসদ সদস্য (এমপি) হিসাবে নির্বাচিত হন, একটি আসন পুনরুদ্ধার করেন যেখানে লিবারেল এমপি ভিসকাউন্ট এব্রিংটন ১৮৮৫ সালে তার নির্বাচনের পর লিবারেল ইউনিয়নবাদীদের সাথে যোগ দিয়েছিলেন। লুট্রেলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল একটি পাতলা ২.৫% ভোট, এবং যদিও তিনি ১৮৯৫ সালে এটিকে কিছুটা বাড়িয়েছিলেন, তিনি ১৯০০ সালে এই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি, যখন লিবারেল ইউনিয়নবাদী জন ওয়ার্ড স্পিয়ার মাত্র ১৫ ভোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে এটি জিতেছিলেন। লুট্রেল আবার ১৯০৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে দাঁড়ান এবং একটি বিস্তৃত ব্যবধানে আসনটি পুনরুদ্ধার করেন, কিন্তু ১৯১০ সালের জানুয়ারিতে তার সংখ্যাগরিষ্ঠতা কেটে যায় এবং ১৯১০ সালের ডিসেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে স্পিয়ার তাকে দ্বিতীয়বারের মতো আসন ছাড়েন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ টাভিস্টকের যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০৬-১৯১০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯৫-১৯০০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯২-১৮৯৫ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯১৮-এ মৃত্যু ১৮৫৭-এ জন্ম লুট্রেল পরিবার (ডানস্টার)
https://en.wikipedia.org/wiki/Hugh_Luttrell_(Liberal_politician)
Hugh Luttrell (Liberal politician)
Hugh Courtenay Fownes Luttrell (10 February 1857 – 14 January 1918) was a British Liberal Party politician. He was elected at the 1892 general election as Member of Parliament (MP) for the Tavistock division of Devon, regaining a seat where the Liberal MP Viscount Ebrington had joined the Liberal Unionists after his election in 1885. Luttrell's majority was a slender 2.5% of the votes, and although he increased it slightly in 1895, he did not contest the seat in 1900, when the Liberal Unionist John Ward Spear won it with a majority of only 15 votes. Luttrell stood again at the 1906 general election and regained the seat by a wide margin, but his majority was cut in January 1910 and at the December 1910 general election Spear unseated him for a second time.
1464386
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%89%20%E0%A6%AD%E0%A6%A8-%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B8%2C%20%E0%A7%A7%E0%A6%AE%20%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%20%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%A5
ম্যাথিউ ভন-ডেভিস, ১ম ব্যারন ইস্টউইথ
ম্যাথিউ লুইস ভন-ডেভিস, ১ম ব্যারন ইস্টউইথ (১৭ ডিসেম্বর ১৮৪০ – ২১ আগস্ট ১৯৩৫) একজন ওয়েলশ লিবারেল পার্টির রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ১৮৯৫ থেকে ১৯২১ সাল পর্যন্ত কার্ডিগানশায়ার বিভাগের জন্য লিবারেল পার্টির এমপি ছিলেন। তথ্যসূত্র মৃত্যুবরণ, টাইমস, 23 আগস্ট 1935 Leigh Rayment's Peerage Pages Leigh Rayment's Historical List of MPs গ্রন্থপঞ্জি বহিঃসংযোগ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০-১৯১৮ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০৬-১৯১০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০০-১৯০৬ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯৫-১৯০০ ওয়েলসের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য হ্যারো স্কুলে শিক্ষিত ব্যক্তি ১৯৩৫-এ মৃত্যু ১৮৪০-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Matthew_Vaughan-Davies,_1st_Baron_Ystwyth
Matthew Vaughan-Davies, 1st Baron Ystwyth
Matthew Lewis Vaughan-Davies, 1st Baron Ystwyth (17 December 1840 – 21 August 1935) was a Welsh Liberal Party politician. He was Liberal MP for the Cardiganshire Division from 1895 until 1921.
1464402
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%20%E0%A6%87%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%20%28%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%29
আর্নেস্ট ইভান্স (রাজনীতিবিদ)
আর্নেস্ট ইভান্স (১৮ মে ১৮৮৫ – ১৮ জানুয়ারী ১৯৬৫) ওয়েলসের একজন লিবারেল পার্টির রাজনীতিবিদ ছিলেন। কর্মজীবন ইউনিভার্সিটি ছাড়ার পর ইভান্স আইনের জন্য প্রবেশ করেন। ১৯১০ সালে তাকে বারে ডাকা হয়েছিল এবং তিনি লন্ডন এবং সাউথ ওয়েলস সার্কিটে উভয়ই অনুশীলন করেছিলেন। তিনি একসময় কার্ডিগানশায়ার এবং অ্যাঙ্গেলসি কোয়ার্টার সেশনসের চেয়ারম্যান ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি ১৯১৫ থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সে রয়্যাল আর্মি সার্ভিস কর্পসে দায়িত্ব পালন করেন এবং ক্যাপ্টেন পদে উন্নীত হন। রাজনীতি নভেম্বর ১৯১৮ থেকে ডিসেম্বর ১৯২০ পর্যন্ত ইভান্স প্রধানমন্ত্রী ডেভিড লয়েড জর্জের ব্যক্তিগত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ম্যাথু ভন-ডেভিস, কার্ডিগানশায়ারের দীর্ঘদিনের লিবারেল এমপি, ১৯২১ সালের নববর্ষের সম্মানে, কার্ডিগান কাউন্টির ট্যান-ই-ব্লচের ব্যারন ইস্টউইথ হিসাবে পিয়ারে উন্নীত হন এবং ১৯২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইভান্স নির্বাচিত হন। কোয়ালিশন লিবারেলদের প্রতিনিধিত্বকারী উপ-নির্বাচনে কার্ডিগানশায়ারের সংসদ সদস্য (এমপি) হিসাবে। তিনি ১৯২২ সালের সাধারণ নির্বাচনে আসনটি ধরেছিলেন, কিন্তু ১৯২৩ সালের সাধারণ নির্বাচনে স্বতন্ত্র রাইস হপকিন মরিসের কাছে পরাজিত হন। ইভান্স আবার কার্ডিগানশায়ারে দাঁড়াননি, কিন্তু ১৯২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি খ্রিস্টান শান্তিবাদী জর্জ মেটল্যান্ড লয়েড ডেভিসকে পরাজিত করে ইউনিভার্সিটি অফ ওয়েলস আসনে জয়লাভ করেন। ১৯৪২ সাল পর্যন্ত তিনি সেই আসনটি অধিষ্ঠিত ছিলেন, যখন তিনি কাউন্টি কোর্টের বিচারক নিযুক্ত হন। মৃত্যু ইভান্স তার বাড়ি, ট্রেথগউইন, এফফোর্ড টি মাওর, দেগানউই, ক্যারনারফনশায়ারে ১৮ জানুয়ারি ১৯৬৫ সালে ৭৯ বছর বয়সে মারা যান। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ রয়্যাল আর্মি সার্ভিস কোরের কর্মকর্তা ন্যাশনাল লিবারেল পার্টি (যুক্তরাজ্য, ১৯২২) এর রাজনীতিবিদ কেমব্রিজ ইউনিয়নের সভাপতি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ব্রিটিশ সেনা কর্মকর্তা ট্রিনিটি হল, কেমব্রিজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩৫-১৯৪৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩১-১৯৩৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-১৯৩১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ ওয়েলসের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯৬৫-এ মৃত্যু ১৮৮৫-এ জন্ম ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ের যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য অ্যাবেরেস্টউইথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
https://en.wikipedia.org/wiki/Ernest_Evans_(politician)
Ernest Evans (politician)
Ernest Evans (18 May 1885 – 18 January 1965) was a Liberal Party politician from Wales.
1464406
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%20%E0%A6%B9%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%20%E0%A6%AE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8
রিস হপকিন মরিস
স্যার রিস হপকিন মরিস MBE QC PC (৫ সেপ্টেম্বর ১৮৮৮ – ২২ নভেম্বর ১৯৫৬) ছিলেন একজন ওয়েলশ লিবারেল রাজনীতিবিদ যিনি ১৯২৩ – ১৯৩২ এবং ১৯৪৫ – ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত সংসদ সদস্য ছিলেন। মরিস ব্লেনকারাউ, মায়েস্টেগ, গ্ল্যামারগানে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, ক্যারাউতে কংগ্রেগেশনাল মিনিস্টার জন মরিসের ছেলে এবং মেরি। তিনি গ্ল্যামারগানের স্থানীয় স্কুলে, ইউনিভার্সিটি অফ ওয়েলস, ব্যাঙ্গোরে শিক্ষিত হন, যেখানে তিনি দর্শন অধ্যয়ন করেন এবং ১৯১২ সালে স্নাতক হন এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে কিংস কলেজ লন্ডনে, যেখানে তিনি আইন পড়েন। মরিস যুদ্ধের সময় সশস্ত্র বাহিনীতে ক্রমাগত দায়িত্ব পালন করেন, ডিসেম্বর ১৯১৪ থেকে জানুয়ারি ১৯১৯ পর্যন্ত, শেষ পর্যন্ত ২য় ব্যাটালিয়ন রয়্যাল ওয়েলশ ফুসিলিয়ার্সে লেফটেন্যান্ট পদের অধিকারী হন এবং দুবার আহত হন - দ্বিতীয়বার গুরুতরভাবে। তাকে প্রেরণে উল্লেখ করা হয়েছিল এবং এমবিই (সামরিক বিভাগ) করা হয়েছিল। যুদ্ধের পরে, তিনি সামরিক বাহিনীতে তার চাকরির কারণে মঞ্জুর করা বিশেষ ডিসপেনশন সহ একজন ব্যারিস্টার হিসেবে যোগ্যতা অর্জন করেন এবং ২ জুলাই ১৯১৯ তারিখে বারে ডাকা হয়। তাঁর স্ত্রী, যার সাথে তিনি ব্যাঙ্গোরে দেখা করেছিলেন এবং ১৯১৮ সালের সেপ্টেম্বরে বিয়ে করেছিলেন, তিনি ছিলেন গ্ল্যাডিস পেরি উইলিয়ামস। আরো দেখুন অগাস্ট, 1929 সালের প্যালেস্টাইন বিশৃঙ্খলা সংক্রান্ত কমিশনের রিপোর্ট, সিএমডি। 3530 তথ্যসূত্র সূত্র Rhys Hopkin Morris: The Man and his Character by T J Evans, (Gomerian Press, Llandyssul), 1957 Sir Rhys Hopkin Morris by J Graham Jones, in Brack et al. (eds.) Dictionary of Liberal Biography (Politico's), 1998 Leigh Rayment's Historical List of MPs আরও পড়ুন Rhys Hopkin Morris, The man and his character: TJ Evans (Herbert Samuel এর ভূমিকা), Gomerian Press, Llandyssul, 1958 বহিঃসংযোগ মধ্য মন্দিরের সদস্য প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ব্রিটিশ সেনা কর্মকর্তা অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার পদক বিজয়ী কারমার্থেনশায়ারের নির্বাচনী এলাকা থেকে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ব্যাঙ্গর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী নাইটস ব্যাচেলর যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫৫-১৯৫৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫১-১৯৫৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫০-১৯৫১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৪৫-১৯৫০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩১-১৯৩৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-১৯৩১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ ওয়েলসের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯৫৬-এ মৃত্যু ১৮৮৮-এ জন্ম সেরেডিজিয়নের যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য
https://en.wikipedia.org/wiki/Rhys_Hopkin_Morris
Rhys Hopkin Morris
Sir Rhys Hopkin Morris (5 September 1888 – 22 November 1956) was a Welsh Liberal politician who was a Member of Parliament from 1923–1932 and from 1945–1956.
1464407
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BF.%20%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%20%E0%A6%A5%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%B8%E0%A6%A8
পি. গিলক্রিস্ট থম্পসন
পিয়ার্স গিলক্রিস্ট থম্পসন (১০ মে ১৮৯৩ - ৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯) একজন ইংরেজ প্রকাশক এবং লিবারেল পার্টির রাজনীতিবিদ ছিলেন। পরিবার এবং শিক্ষা থম্পসন ব্যাটারসিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, রেভারেন্ড ক্যানন হেনরি পার্সি থম্পসন এবং তার স্ত্রী লিলিয়ান (née থমাস) এর পুত্র। তিনি অক্সফোর্ডের উইনচেস্টার কলেজ এবং ব্রাসেনোজ কলেজে শিক্ষিত হন যেখানে তিনি এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি হেস্টার বার্নসের সাথে বিয়ে করেছিলেন এবং তাদের দুটি পুত্র এবং একটি কন্যা ছিল। কর্মজীবন ২৬ আগস্ট ১৯১৪-এ, ২১ বছর বয়সে ব্রিটিশদের প্রথম বিশ্বযুদ্ধে প্রবেশের কিছুক্ষণ পরেই, থম্পসন ৪র্থ ব্যাটালিয়ন দ্য কুইন্স ওন (রয়্যাল ওয়েস্ট কেন্ট রেজিমেন্ট) এ কমিশন লাভ করেন। তিনি ক্যাপ্টেন পদে তার সামরিক চাকরি শেষ করেন।[ উদ্ধৃতি প্রয়োজন ] 1920 এর দশকের গোড়ার দিকে, থম্পসন প্রকাশনার পেশা খুঁজছিলেন। তিনি জোনাথন কেপ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত প্রকাশনা সংস্থায় বিনিয়োগ করেন এবং ফার্মের একজন জুনিয়র পরিচালক হন। 1923 সালের পর, তিনি জোনাথন কেপের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। তিনি হামিশ হ্যামিল্টনের সাথেও কাজ করেছিলেন যিনি তার নিজস্ব প্রকাশনা ঘর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। পরে তিনি লোভাট ডিকসন অ্যান্ড থম্পসন লিমিটেডের প্রকাশনা সংস্থায় অংশীদার হন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ২০শ শতাব্দীর ইংরেজ ব্যবসায়ী ব্যাটারসীর ব্যক্তি ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ব্রিটিশ সেনা কর্মকর্তা ব্রেসনোজ কলেজ, অক্সফোর্ডের প্রাক্তন শিক্ষার্থী উইনচেস্টার কলেজে শিক্ষিত ব্যক্তি ১৯৬৯-এ মৃত্যু ১৮৯৩-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/P._Gilchrist_Thompson
P. Gilchrist Thompson
Piers Gilchrist Thompson (10 May 1893 – 7 February 1969) was an English publisher and Liberal Party politician.
1464408
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%20%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%A8%20%28%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%20%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%A6%20%E0%A6%B8%E0%A6%A6%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%29
জন উইলসন (মধ্য ডারহামের সংসদ সদস্য)
জন উইলসন (১৮৩৭ - ২৪ মার্চ ১৯১৫) একজন ইংরেজ কয়লা খনি শ্রমিক, ট্রেড ইউনিয়নবাদী এবং ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে একজন উদার সংসদ সদস্য (এমপি) ছিলেন। রাজনৈতিক পেশা সংস্কার আইন ১৮৬৭ শহরাঞ্চলে শ্রমিক-শ্রেণির পুরুষদের ভোটকে প্রসারিত করেছিল, ১৮৭৪ সালে টমাস বার্ট এবং আলেকজান্ডার ম্যাকডোনাল্ডকে উদার-শ্রমিক সংসদ সদস্য (এমপি) হিসাবে নির্বাচনের অনুমতি দেয়। জনপ্রতিনিধিত্ব আইন ১৮৮৪ কাউন্টি নির্বাচনী এলাকায় একই যোগ্যতা প্রসারিত করেছে, প্রথমবারের মতো অনেক খনি শ্রমিককে ভোটাধিকার প্রদান করেছে। উইলসন ১৮৮৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে লিবারেল-লেবার এমপি হিসাবে নতুন হাউটন-লে-স্প্রিং নির্বাচনী এলাকার জন্য নির্বাচিত হন, কিন্তু আইরিশ হোম রুল নিয়ে 1886 সালের সাধারণ নির্বাচনে লিবারেল পার্টি বিভক্ত হলে তিনি তার আসন হারান। ১৮৯০ সালে তিনি হাউস অফ কমন্সে ফিরে আসেন, মিড ডারহাম নির্বাচনী এলাকার উপনির্বাচনে উইলিয়াম ক্রফোর্ডের মৃত্যুর পর, একজন উদার-শ্রমিক এমপি যিনি ডারহাম মাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারিও ছিলেন। সংসদে, উইলসন একজন কার্যকর স্পিকার হিসাবে মুগ্ধ। যাইহোক, তিনি তার অনেক খনির সহকর্মীর কাছে একটি ভিন্ন রাজনৈতিক পথ অনুসরণ করেছিলেন। লিবারেল-লেবার আন্দোলনে ট্রেড ইউনিয়ন এবং লিবারেল পার্টির মধ্যে স্থানীয় নির্বাচনী চুক্তি ছিল, যার ফলে ট্রেড ইউনিয়ন-স্পন্সর করা এমপিরা (যারা কোন বেতন পাননি) রাজনৈতিকভাবে লিবারেল পার্টির সাথে জোটবদ্ধ ছিল, কিন্তু 1885 সালের পর আন্দোলনটি হ্রাস পায়। ১৮৯৩ সালে সমাজতান্ত্রিক স্বাধীন লেবার পার্টির গঠন ১৯০০ সালে লেবার রিপ্রেজেন্টেশন কমিটি দ্বারা অনুসরণ করা হয়েছিল, যা ১৯০৬ সালে লেবার পার্টির নাম পরিবর্তন করে। শ্রম আন্দোলন আর লিবারেল পার্টির উপর নির্ভর করে না, এবং জোটটি আনুষ্ঠানিকভাবে ভেঙে যায় যখন গ্রেট ব্রিটেনের মাইনার্স ফেডারেশন দ্বারা স্পনসর করা এমপিরা ১৯১০ সালের জানুয়ারির সাধারণ নির্বাচনের আগে লেবার পার্টিতে যোগ দেয়। তবে উইলসনসহ কয়েকজন এমপি লেবার পার্টিতে যোগ দেননি। একজন আদিম পদ্ধতিবাদী, তিনি সুবিধার পরিবর্তে দৃঢ় বিশ্বাসের দ্বারা একজন উদারপন্থী ছিলেন, গ্ল্যাডস্টোনের একজন প্রশংসক যিনি মুক্ত বাণিজ্যে বিশ্বাস করতেন যখন বাকি শ্রম আন্দোলনের অধিকাংশই সমাজতান্ত্রিক পথ অনুসরণ করছিল। তথ্যসূত্র স্পার্টাকাস শিক্ষামূলক: জন উইলসন (এবং লিঙ্কযুক্ত পৃষ্ঠাগুলি) জাতীয় জীবনী অভিধান : উইলসন, জন (1837-1915) বহিঃসংযোগ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০-১৯১৮ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০৬-১৯১০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০০-১৯০৬ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯৫-১৯০০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯২-১৮৯৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮৬-১৮৯২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮৫-১৮৮৬ লিবারেল-লেবার (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯১৫-এ মৃত্যু ১৮৩৭-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/John_Wilson_(Mid_Durham_MP)
John Wilson (Mid Durham MP)
John Wilson (1837 – 24 March 1915) was an English coal miner, trade unionist, and a Liberal Member of Parliament (MP) for more than 25 years.
1464410
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%20%E0%A6%8F%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97%20%28%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8%29
সেন্ট এলিজাবেথের দুর্গ (ইউক্রেন)
সেন্ট এলিজাবেথ দুর্গ (ইউক্রেনীয় ভাষা: Фортеця Святої Єлисавети) এটি মধ্য ইউক্রেনের ক্রোপিভনিটস্কি শহরের একটি প্রাক্তন মাটির দুর্গ ইতিহাস অস্ট্রিয়ান সাম্রাজ্য থেকে ইউক্রেনীয় ভূমিতে কয়েক হাজার সার্বদের পুনর্বাসনের পর, তাতার এবং তুর্কিদের ঘন ঘন আক্রমণ থেকে এই অঞ্চলগুলিকে রক্ষা করার জন্য দুর্গটি নির্মিত হয়েছিল। এই আদেশটি 4 জানুয়ারী, 1752 সালে রাশিয়ান সম্রাজ্ঞী এলিজাবেথ দ্বারা স্বাক্ষরিত হয়েছিল। ইউক্রেনীয় কস্যাকসের একটি রেজিমেন্ট (1,390 জন পুরুষ) দুর্গটি তৈরি করতে এসেছিলেন এবং তারা চার মাসে মূল কাজটি সম্পন্ন করেছিল: জুন থেকে অক্টোবর 1754 পর্যন্ত। নির্মাণের সময় 72 ইউক্রেনীয় মারা গেছে । দুর্গটি শুধুমাত্র একবার শত্রুতায় অংশগ্রহণ করেছিল। এটি রুশ-তুর্কি যুদ্ধের (1768-1774) সময় ঘটেছিল, যার প্রথম অভিযানটি 1769 সালের জানুয়ারিতে ক্রিমিয়ান খান কিরিম-গিরি দ্বারা ইউক্রেন আক্রমণের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল। 4 জানুয়ারী, তার নেতৃত্বে 70,000-শক্তিশালী তুর্কি-তাতার সেনাবাহিনী সীমান্ত অতিক্রম করে এবং 7 জানুয়ারী দুর্গের কাছে থামে যেখানে জেনারেল ইসাকভ দুর্গ গ্যারিসনের সাথে লুকিয়ে ছিলেন, যার মধ্যে 4,000 রুশ সৈন্য এবং 2,000 ইউক্রেনীয় কস্যাক ছিল। এবংস্থানীয় বাসিন্দাদের।তাতার এবং তুর্কিরা আশেপাশের গ্রামগুলি লুণ্ঠন করেছিল এবং স্থানীয় জনগণকে ক্রীতদাস করেছিল, কিন্তু শহরের রক্ষাকারীরা সফলভাবে আক্রমণকারীদের প্রতিহত করেছিল এবং তাদের তাড়িয়ে দিয়েছিল। এটি ছিল ইউক্রেনের উপর ক্রিমিয়ান তাতারদের শেষ আক্রমণ । 1774 সালে অটোমান সাম্রাজ্যের উপর বিজয়ের পর, দুর্গটি অবশেষে তার প্রতিরক্ষামূলক তাত্পর্য হারিয়ে ফেলে এবং 1775 সালে রাশিয়া দ্বারা ইউক্রেনীয় কস্যাক ধ্বংসের পরে, সমগ্র কসাক সংরক্ষণাগার (মোট 30,000 নথি) ইউক্রেনের ইতিহাসের সাক্ষ্য দেয় XVI- XVIII শতাব্দী 1918 সাল পর্যন্ত এখানে রাখা হয়েছিল, যখন এটি কিয়েভে স্থানান্তরিত হয়েছিল। 1787-1788 সালে, গ্রিগরি পোটেমকিন দুর্গে ইউক্রেনের প্রথম চিকিৎসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, আজ এই প্রতিষ্ঠানটিকে "মুখিন মেডিকেল কলেজ" বলা হয় । 1784 সালে শুরু করে, কয়েক বছর ধরে দুর্গটি ধীরে ধীরে নিরস্ত্র করা হয়েছিল। 1794 সালে, 162টি বন্দুক এখনও এখানে সংরক্ষণ করা হয়েছিল, যা 277 শুটারকে পরিবেশন করেছিল। 15 মার্চ, 1805-এ, কামান এবং কামান সরবরাহ করা হয়েছিল সীমান্তের শহরগুলিতে, প্রাথমিকভাবে খেরসন পর্যন্ত। দুর্গের রূপরেখাটি শহরের কোট অফ আর্মসের প্রতীক হয়ে ওঠে । 1950 সালে, "চিরন্তন গৌরবের প্যান্থিয়ন" প্রাক্তন দুর্গের অঞ্চলে নির্মিত হয়েছিল - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সৈন্যদের জন্য উত্সর্গীকৃত একটি স্মারক কমপ্লেক্স, যেখানে প্রায় 50 হাজার সৈন্য, স্থানীয় পক্ষপাতী এবং নাৎসিবাদের শিকারদের সমাহিত করা হয়েছে । গ্যালারি তথ্যসূত্র
null
null
null
1464414
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%AA%20%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%AB%E0%A6%BE%20%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A7%E0%A6%B8
২০২৪ গোফা ভূমিধস
২০২৪ সালের ২১-২২ জুলাই তারিখে, তিনটি ভূমিধস দক্ষিণ ইথিওপিয়া আঞ্চলিক রাজ্য, ইথিওপিয়ার দুটি গ্রামকে চাপা দেয়, ২৫৭ জন নিহত এবং ১২ জন আহত হয় দ্বিতীয় ভূমিধসে যারা প্রথমটির প্রেক্ষিতে সাহায্য করতে এসেছিল তারা বিপদের সম্মুখীন হয়। এটি ছিল ইথিওপিয়ার ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্মক ভূমিধস। পটভূমি গোফা দক্ষিণ ইথিওপিয়া আঞ্চলিক রাজ্যে অবস্থিত, প্রায় রাজধানী আদ্দিস আবাবা থেকে, গাড়িতে যেতে প্রায় ১০ ঘন্টা সময় লাগে। স্থানীয়দের বিবৃতি অনুযায়ী, যে এলাকায় ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে সেটি গ্রামীণ, দুর্গম ও পাহাড়ি এলাকা। এই অঞ্চলের মাটি অস্থিতিশীল বলে পরিচিত এবং ভূমিধস এবং ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে প্রতি বছর প্রাণঘাতী ঘটনা ঘটে। ২০১৬ সালে, দক্ষিণ ইথিওপিয়াতেই ওলাইতাতে ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে ভূমিধসে ৪১ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ২০২৪ সালের মে মাসে, জুলাই ঘটনার মতো একই ঘটনায় এলাকায় ভূমিধসে ৫০ জন নিহত হয়েছিল। ঘটনা গেজে গোফায় কেনচো-শাচা এলাকায় প্রবল বৃষ্টির পর, ২১ জুলাই সন্ধ্যায় প্রথম ভূমিধসের ঘটনা ঘটে, যেখানে চারটি পরিবার চাপা পড়ে। পরের দিন সকালে প্রায় ১০:০০ EAT (০৭:০০ UTC ), আর একটি দ্বিতীয় ভূমিধসের ঘটনা ঘটে যখন লোকজন বেঁচে যাওয়াদের উদ্ধার করতে ঘটনাস্থলে পৌঁছায়, যার ফলে অতিরিক্ত মৃত্যু ঘটে। ভূমিধসের মধ্যে আশেপাশের দুটি গ্রাম চাপা পড়ে গেছে। অন্তত ২৫৭ জন ভূমিধসের জন্য নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে ১৪৮ জন পুরুষ এবং ৮১ জন মহিলা রয়েছেন, যা এটিকে ইথিওপিয়ার ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্মক ভূমিধসে পরিণত করেছে। নিহতদের মধ্যে ওই এলাকার প্রশাসকও রয়েছেন। জাতিসংঘের মানবিক বিষয়ক সমন্বয়ের কার্যালয় জানিয়েছে, চূড়ান্ত মৃতের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়ে যেতে পারে। পরবর্তী ঘটনা ইথিওপিয়ার রাষ্ট্র-অধিভুক্ত গণমাধ্যম ফানা ব্রডকাস্টিং কর্পোরেট ফেসবুকে উদ্ধারকারীদের বেলচা এবং খালি হাতে দুর্যোগ এলাকায় খনন করার ছবি শেয়ার করেছে। ২৩ জুলাই, গোফা জোনের জাতীয় দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া সংস্থার প্রধান মার্কোস মেলিসে রয়টার্সকে বলেছিলেন যে প্রথম প্রতিক্রিয়াকারীরা তখনও মৃতদেহ উদ্ধার করছে। ওই দিন পর্যন্ত ধ্বংসস্তূপ থেকে অন্তত ১০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছিল। প্রথম প্রতিক্রিয়াকারীরা জানিয়েছেন যে পরিবারগুলি নিহতদের মৃতদেহ শনাক্ত করছে এবং দাবি করছে, যখন দাবিহীন দেহাবশেষগুলিকে ওই স্থানেই সমাধিস্থ করা হয়েছিল। একজন স্বেচ্ছাসেবক আদ্দিস স্ট্যান্ডার্ডকে জানিয়েছেন যে উদ্ধারকৃত মৃতদেহগুলি একটি তাঁবুতে সংগ্রহ করা হয়েছিল পরে মৃত্যুপরবর্তী অনুষ্ঠানের জন্য। উদ্ধারকারীদের মধ্যে প্রাথমিক যন্ত্রপাতির অভাব অনুসন্ধান প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করেছিল বলে জানা গেছে। মানবিক বিষয়ক সমন্বয়ের জন্য জাতিসংঘের কার্যালয় বলেছে যে দুর্যোগে কমপক্ষে ১৫,৫১৫ জন লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যোগ করেছে যে এই লোকদের জন্য জরুরী স্থানান্তর প্রয়োজন যারা অব্যাহত বৃষ্টির কারণে এই ধরনের আরও ঘটনার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। প্রতিক্রিয়া সোশ্যাল মিডিয়ায় ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ দুঃখপ্রকাশ করেছেন এবং বলেছেন যে জরুরি পরিষেবা মোতায়েন করা হয়েছে। তিনি ২৬ জুলাই ভূমিধসের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। ফেডারেল পার্লামেন্টারি অ্যাসেম্বলি ২৭ থেকে ২৯ জুলাই পর্যন্ত শোক ঘোষণা করেছে। আফ্রিকান ইউনিয়ন কমিশনের প্রধান মুসা ফাকি মাহামত সোশ্যাল মিডিয়ায় তার সমর্থন জানিয়েছেন এই বলে যে নিখোঁজদের খুঁজে বের করার এবং বাস্তুচ্যুতদের সহায়তা করার প্রচেষ্টা চলমান রয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রেইসাস ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারেগুলির প্রতি তার সমবেদনা প্রকাশ করেছেন এবং উল্লেখ করেছেন যে তাৎক্ষণিক স্বাস্থ্যের প্রয়োজনে সহায়তা করার জন্য তারা ঘটনাস্থলে একটি দল পাঠিয়েছেন । উন্নয়ন সংক্রান্ত আন্তঃসরকারি কর্তৃপক্ষের নির্বাহী সেক্রেটারি ওয়ার্কনেহ গেবেইহু আরও বিপর্যয় রোধে জলবায়ু পরিবর্তনের চলমান প্রভাবের মধ্যে সতর্কতা এবং সুরক্ষার প্রোটোকল মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। তথ্যসূত্র
https://en.wikipedia.org/wiki/2024_Gofa_landslides
2024 Gofa landslides
On 21–22 July 2024, two landslides buried two villages in the South Ethiopia Regional State, Ethiopia, killing 257 people and injuring 12. The second landslide buried those who had arrived to help in the wake of the first. These are the deadliest landslides in Ethiopian history.
1464415
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%8C%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%2C%20%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
দৌলতপুর থানা, কুষ্টিয়া
দৌলতপুর থানা কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার একটি থানা। দৌলতপুর উপজেলা নিয়ে এই থানা গঠিত হয়েছে। আয়তনের দিক দিয়ে এটি কুষ্টিয়া জেলার সবচেয়ে বড় থানা। আওতাধীন এলাকা দৌলতপুর থানার অধীনে ১৩টি ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে। এগুলো হলো - আড়িয়া ইউনিয়ন আদাবাড়িয়া ইউনিয়ন খলিষাকুন্ডি ইউনিয়ন চিলমারী ইউনিয়ন দৌলতপুর ইউনিয়ন পিয়ারপুর ইউনিয়ন ফিলিপনগর ইউনিয়ন বোয়ালিয়া ইউনিয়ন মথুরাপুর ইউনিয়ন মরিচা ইউনিয়ন রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন রেফাইতপুর ইউনিয়ন হোগলবাড়ীয়া ইউনিয়ন পুলিশ ক্যাম্প সমূহ দৌলতপুর থানায় ৪টি স্থায়ী ও ৩টি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প রয়েছে। স্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প কালিদাসপুর পুলিশ ক্যাম্প দিঘলকান্দি পুলিশ ক্যাম্প পিপুলবাড়ীয়া পুলিশ ক্যাম্প শ্যামপুর পুলিশ ক্যাম্প অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প খলিসাকুন্ডি পুলিশ ক্যাম্প তেকালা পুলিশ ক্যাম্প মথুরাপুর পুলিশ ক্যাম্প তথ্যসূত্র দৌলতপুর, কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলা, কুষ্টিয়া কুষ্টিয়া জেলার থানা
null
null
null
1464416
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A6%20%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%20%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE
মুহাম্মদ রাদা আসমামা
মুহাম্মদ রাদা আসমামা (; জন্ম: ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০২) হলেন একজন মরক্কী পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে মরক্কী ক্লাব তুয়ারগা ইউনিয়ন এবং মরক্কো জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে গোলরক্ষক হিসেবে খেলেন। ২০২২ সালে, আসমামা মরক্কো অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে মরক্কোর বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। প্রারম্ভিক জীবন মুহাম্মদ রাদা আসমামা ২০০২ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারি তারিখে মরক্কোর ফেসে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন। আন্তর্জাতিক ফুটবল আসমামা মরক্কো অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে মরক্কোর প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ২০২২ সালের ২২শে সেপ্টেম্বর তারিখে তিনি সেনেগাল অনূর্ধ্ব-২৩ দলের বিরুদ্ধে ম্যাচে মরক্কো অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। আসমামা ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য প্রকাশিত মরক্কো অলিম্পিক দলে স্থান পেয়েছেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ২০০২-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি মরক্কী ফুটবলার ফুটবল গোলরক্ষক তুয়ারগা ইউনিয়নের খেলোয়াড় মরক্কোর আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার মরক্কোর অনূর্ধ্ব-২৩ আন্তর্জাতিক ফুটবলার ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার
null
null
null
1464425
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%20%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
জি মিউজিক কোম্পানি
জি মিউজিক কোম্পানি. (জিএমসি) হল একটি ভারতীয় সঙ্গীত সংস্থা,জি এন্টারটেইনমেন্ট এন্টারপ্রাইজ এর একটি সহযোগী সংস্থা। এটি প্রধানত নয়াদিল্লি থেকে তার ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করে। কোম্পানিটি অল্প সময়ের মধ্যে বলিউড সঙ্গীতের বাজারের একটি বড় অংশ দখল করেছে। ইতিহাস জি এন্টারটেইনমেন্ট এন্টারপ্রাইজ মূলত জি রেকর্ডসের সাথে মিউজিক ডিস্ট্রিবিউশনে উদ্যোগী হয়েছিল। এর প্রথম চলচ্চিত্র ছিল গদর: এক প্রেম কথা । পরে জি রেকর্ডস হোম ভিডিও প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১৪ সালে কোম্পানির লঞ্চের সময়, জি মিউজিক কোম্পানির মূল কোম্পানি মাহি'স মিউজিক কোম্পানির সিইও এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর পুনিত গোয়েঙ্কা বলেছিলেন- "সংগীত শিল্প একটি বড় খেলার ক্ষেত্র এবং এই বাজারে সুযোগগুলি অন্বেষণ করার সুযোগ রয়েছে টেকনোলজিও মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির মূল ট্রান্সফরমার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে এবং যেহেতু আমরা একটি বিষয়বস্তু কোম্পানি, তাই বৌদ্ধিক সম্পত্তির মালিক হওয়া অপরিহার্য।" তারপর থেকে, এটি টি-সিরিজের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিযোগিতায় প্রবেশ করেছে। হাওয়া হাওয়াই দিয়ে যাত্রা শুরু হয়েছিল এবং তারপর থেকে এটি নিজের গানের বিভিন্ন রিপ্রাইজ এবং অ্যাকোস্টিক কভার সংস্করণে নিজেকে প্রসারিত করেছে। ফক্স স্টার স্টুডিওস, ইউটিভি সফ্টওয়্যার কমিউনিকেশনস, বালাজি মোশন পিকচার্স, এক্সেল এন্টারটেইনমেন্ট, ভায়াকম ১৮ মোশন পিকচার্স এবং বনসালি প্রোডাকশনের সাথে এর কিছু সফল সঙ্গীত অধিকার চুক্তি অন্তর্ভুক্ত। ২০১৮ সালে, জি মিউজিক কোম্পানি এবং অন্য একটি মিউজিক লেবেল সনি মিউজিক ইন্ডিয়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এখনও জি মিউজিক কোম্পানির নামে কোম্পানিগুলিকে একীভূত করার বিষয়ে আলোচনা করার। তারা ধর্ম প্রোডাকশনের অর্ধেক এবং অন্যান্য স্টুডিওর চলচ্চিত্র সঙ্গীতের স্বত্ব নেবে। ২০২২ সালে, জি মিউজিক কোম্পানি মিউজিক স্ট্রিমিং পরিষেবা গানা- এর সাথে তার লাইসেন্সিং চুক্তি বাতিল করে, এইভাবে প্রভাবিত অ্যালবামগুলি স্ট্রিমিংয়ের জন্য অনুপলব্ধ করে তোলে। ২১ শে মার্চ ২০১৩ এ জি মিউজিক কোম্পানির দ্বারা বিতরণ করা সমস্ত অ্যালবাম তাদের লাইসেন্সিং চুক্তি পুনর্নবীকরণের আলোচনা ব্যর্থ হওয়ার পরে Spotify থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। বিতর্ক সোনু নিগম অভিযোগ করেছেন যে তিনি রাজনীতিবিদ কুমার বিশ্বাসের সমর্থনে টুইট করার পরে জি নেটওয়ার্ক তাকে নিষিদ্ধ করেছিল। তথ্যসূত্র ২০১৪-এ চালু ইউটিউব চ্যানেল ২০১৪-এ প্রতিষ্ঠিত ভারতীয় কোম্পানি সঙ্গীত সম্পর্কিত ইউটিউব চ্যানেল ভারতীয় সঙ্গীত রেকর্ড লেবেল ভারতীয় রেকর্ড লেবেল জি এন্টারটেইনমেন্ট এন্টারপ্রাইজ
https://en.wikipedia.org/wiki/Zee_Music_Company
Zee Music Company
Zee Music Co. (ZMC) is an Indian music company, a subsidiary of Zee Entertainment Enterprises. It carries its business activities mainly from New Delhi. The company has captured a major chunk of market share in Bollywood music in a short span of time.
1464431
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%85%E0%A6%A4%E0%A6%BF%20%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6
অতি জাতীয়তাবাদ
অতি-জাতীয়তাবাদ বা চরম জাতীয়তাবাদ বা অন্ধজাতীয়তাবাদ হলো জাতীয়তাবাদের একটি চরম পন্থী রুপ যেখানে একটি দেশ তার সুনির্দিষ্ট স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য অন্যান্য জাতির উপর ক্ষতিকর আধিপত্য, আধিপত্য বা নিয়ন্ত্রণের অন্যান্য রূপ (সাধারণত সহিংস বলপ্রয়োগের মাধ্যমে) জাহির করে ও বজায় রাখে। এমনকি শান্তির সময়েও রাজনৈতিক সহিংসতার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে অতি-জাতীয়তাবাদী সত্তা। আন্তর্জাতিক সংঘাতের প্রেক্ষাপটে সংগঠিত গণহত্যার কর্মকাণ্ডের অনুপ্রেরণা হিসেবেও বিশ্বাস ব্যবস্থাকে উল্লেখ করা হয়েছে, কম্বোডিয়ান গণহত্যাকে এর একটি উদাহরণ মনে করা হয় । আদর্শগত দিক থেকে, ব্রিটিশ রাজনৈতিক তাত্ত্বিক রজার গ্রিফিনের মতো পণ্ডিতরা মনে করেন যে আধুনিক জাতি-রাষ্ট্রগুলিকে জীবন্ত প্রাণী হিসাবে দেখার থেকেই অতি-জাতীয়তাবাদের উদ্ভব হয় যা সরাসরি দৈহিক মানুষের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ কারণ তারা ক্ষয়, বৃদ্ধি এবং মারা যেতে পারে এবং উপরন্তু, তারা অনুভব করতে পারে। রাজনৈতিক প্রচারণাকারীরা বিশ্বকে একাধিক সমাজে বিভক্ত করে ,যেগুলিকে অধঃপতিতভাবে নিকৃষ্ট বলে মনে করা হয় এবং সেই সমাজগুলিকে যেগুলি মহান সাংস্কৃতিক গন্তব্য বলে মনে করা হয়। অতি-জাতীয়তাবাদ ফ্যাসিবাদের একটি দিক হয়েছে, ঐতিহাসিক সরকার যেমন ফ্যাসিবাদী ইতালি এবং নাৎসি জার্মানির শাসনগুলি কথিত ব্যাপক জাতীয় পুনর্নবীকরণের জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ব্যবহার করে অতি-জাতীয়তাবাদী ভিত্তি গড়ে তুলেছে। অতিজাতীয়তাবাদী চরিত্রগুলি কাল্পনিক মিডিয়ার একাধিক কাজের পাশাপাশি জনপ্রিয় প্রশংসার সাথে খলনায়ক হিসাবে কাজ করেছে। উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে নাটকীয় প্রযোজনা এয়ার ফোর্স ওয়ান এবং ইনসিটমেন্ট, উভয়ই অ্যাকশন ফিল্ম । তথ্যসূত্র
https://en.wikipedia.org/wiki/Ultranationalism
Ultranationalism
Ultranationalism or extreme nationalism is an extreme form of nationalism in which a country asserts or maintains detrimental hegemony, supremacy, or other forms of control over other nations (usually through violent coercion) to pursue its specific interests. Ultranationalist entities have been associated with the engagement of political violence even during peacetime. The belief system has also been cited as the inspiration for acts of organized mass murder in the context of international conflicts, with the Cambodian genocide being cited as an example. In ideological terms, scholars such as the British political theorist Roger Griffin have found that ultranationalism arises from seeing modern nation-states as living organisms which are directly akin to physical people because they can decay, grow, and die, and additionally, they can experience rebirth. In stark mythological ways, political campaigners have divided societies into those societies which are perceived as being degenerately inferior and those societies which are perceived as having great cultural destinies. Ultranationalism has been an aspect of fascism, with historic governments such as the regimes of Fascist Italy and Nazi Germany building on ultranationalist foundations by using specific plans for supposed widespread national renewal. Ultranationalist characters have served as villains in multiple works of fictional media with popular acclaim as well. Examples include the dramatic productions Air Force One and Incitement, both being action films.
1464432
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%A1%E0%A6%BF%20%E0%A6%9C%E0%A6%82
সান ডি জং
সান ডি জং (জন্ম ১৭ ডিসেম্বর ১৯৯৪, আমস্টেলভিন, নেদারল্যান্ডস) একজন ওলন্দাজ অশ্বারোহী। তিনি ইতালিতে ২০২২ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে এবং ২০২১ ও ২০২৩ ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে নেদারল্যান্ডসের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। তিনি প্যারিসে ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে নেদারল্যান্ডসের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য মনোনীত হয়েছেন। তথ্যসূত্র ১৯৯৪-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি নেদারল্যান্ডসের অলিম্পিক অশ্বারোহী ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের অশ্বারোহী ওলন্দাজ মহিলা অশ্বারোহী
https://en.wikipedia.org/wiki/Sanne_de_Jong
Sanne de Jong
Sanne de Jong (born 17 December 1994, Aalsmeer, Netherlands is a Dutch equestrian. She represented the Netherlands at the 2022 World Championships in Italy and at the 2021 and 2023 European Championships. She has been nominated to represent The Netherlands at the 2024 Olympic Games in Paris.
1464434
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%AA%20%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%A8%20%E0%A6%85%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%87%20%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%E2%80%93%20%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%AB%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B2
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ফুটবল – মহিলাদের প্রতিযোগিতার ফাইনাল
২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ফুটবল – পুরুষদের প্রতিযোগিতা ফাইনাল আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি দ্বারা আয়োজিত চতুর্বার্ষিক প্রতিযোগিতা গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ৩৩তম আসর ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ইভেন্ট ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ফুটবল – মহিলাদের প্রতিযোগিতার ফাইনাল অথবা স্বর্ণ পদক ম্যাচ। এই ম্যাচটি অলিম্পিকে পুরুষদের ফুটবল প্রতিযোগিতার ৮ম ফাইনাল হবে, যা অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন নির্ধারণে আন্তর্জাতিক ফুটবল সংস্থা ফিফার অন্তর্ভুক্ত ১২টি ফুটবল দলের মধ্যকার করা একটি চতুর্বার্ষিক প্রতিযোগিতা। এই ম্যাচটি ২০২৪ সালের ১০শে আগস্ট তারিখে ফ্রান্সের প্যারিসের পার্ক দে প্রাঁসে অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে সেমি-ফাইনালের দুই বিজয়ী দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। মাঠ এই ম্যাচটি ফ্রান্সের প্যারিসের পার্ক দে প্রাঁসে অনুষ্ঠিত হবে, যা ফ্রান্সের রাজধানীর দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। এই মাঠটি অসংখ্য আন্তর্জাতিক ক্রীড়া অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। সম্প্রতি এটি ২০১৯ ফিফা মহিলা বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ৫টি ম্যাচের পাশাপাশি ১৬ দলের পর্ব এবং কোয়ার্টার-ফাইনাল আয়োজন করেছে। ফাইনালে উত্তীর্ণের পথ ম্যাচ বিস্তারিত টীকা তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ফুটবল – মহিলাদের প্রতিযোগিতা
https://en.wikipedia.org/wiki/Football_at_the_2024_Summer_Olympics_%E2%80%93_Women%27s_tournament_final
Football_at_the_2024_Summer_Olympics_%E2%80%93_Women%27s_tournament_final
null
1464438
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%20%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B8%E0%A6%BE
বোর্জা ক্যারাসকোসা
বোর্জা ক্যারাসকোসা (জন্ম ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২) একজন স্পেনীয় ড্রেসেজ রাইডার। তিনি ফ্রান্সের নরম্যান্ডিতে ২০১৪ বিশ্ব অশ্বারোহী গেমসে স্পেনের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন, যেখানে তিনি দলের ড্রেসেজ প্রতিযোগিতায় ৫ম এবং ব্যক্তিগত ড্রেসেজ প্রতিযোগিতায় ৭১তম স্থান অর্জন করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক Borja Carrascosa (and here) at FEI ১৯৮২-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি স্পেনীয় ড্রেসেজ রাইডার স্পেনীয় পুরুষ অশ্বারোহী স্পেনের অলিম্পিক অশ্বারোহী ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের অশ্বারোহী
https://en.wikipedia.org/wiki/Borja_Carrascosa
Borja Carrascosa
Borja Carrascosa (born 5 February 1982, in Madrid, Spain) is a Spanish dressage rider. He represented Spain at the 2014 World Equestrian Games in Normandy, France where he finished 5th in team dressage and 71st in the individual dressage competition. He competed at the 2024 Olympic Games in Paris, France where he finished 28th in the Grand Prix and 13th with the Spanish team.
1464475
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%95
পেটার চেক
পেটার চেক (; জন্ম ২০ মে ১৯৮২) হলেন একজন চেক প্রাক্তন পেশাদার ফুটবলার যিনি একজন গোলরক্ষক এবং বর্তমান আইস হকি খেলোয়াড় হিসেবে যিনি অক্সফোর্ড সিটি স্টারসের হয়ে গোলরক্ষক হিসেবে খেলেন। তাকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ গোলরক্ষকদের একজন হিসাবে বিবেচনা করা হয়, এবং কেউ কেউ প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে পিটার স্মাইকেলের পাশাপাশি সর্বশ্রেষ্ঠ গোলরক্ষক হিসাবে উল্লেখ করেছেন। ফ্রান্সে, চেক একটি দুর্বল দলে অসাধারণ প্রদর্শনী দেখিয়েছিলেন এবং ২০০৪ সালে £৭ মিলিয়ন পাউন্ডের (€৯.৮ মিলিয়ন ইউরো) বিনিময়ে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব চেলসিতে চলে যাওয়ার সময় একটি গোলরক্ষকের জন্য তৎকালীন ক্লাব-রেকর্ড স্থানান্তরের বিষয় ছিলেন। চেলসিতে তার এগারো বছরের সময়ে চেক সমস্ত প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪৯৪টি ম্যাচ খেলেছেন, যা তাকে ক্লাবের সর্বকালের সপ্তম সর্বাধিক ম্যাচে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়ে পরিণত করে। তিনি ক্লাবটিকে চারটি প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা, চারটি এফএ কাপ, তিনটি লিগ কাপ, একটি উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা এবং একটি উয়েফা ইউরোপা লিগ শিরোপা জিততে সহায়তা করেছেন। চেক ২২৮টি ক্লিন শিট নিয়ে চেলসির সর্বকালের সর্বোচ্চ রেকর্ডেরও অধিকারী। চেক ২০১৫ সালে £১০ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে চেলসি থেকে প্রস্থান করে নগর প্রতিদ্বন্দ্বী আর্সেনালে যোগ দিয়েছিলেন, যেখানে তিনি ২০১৯ সালে অবসর নেওয়ার আগে আরও একটি এফএ কাপ জিতেছিলেন। টীকা তথ্যসূত্র উয়েফা ইউরো ২০১৬-এর খেলোয়াড় উয়েফা ইউরো ২০১২-এর খেলোয়াড় উয়েফা ইউরো ২০০৮ খেলোয়াড় ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড় উয়েফা ইউরো ২০০৪ খেলোয়াড় চেক প্রজাতন্ত্রের আন্তর্জাতিক ফুটবলার উয়েফা ইউরোপা লিগ বিজয়ী খেলোয়াড় উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ বিজয়ী খেলোয়াড় প্রিমিয়ার লিগের খেলোয়াড় লিগ ১-এর খেলোয়াড় আর্সেনাল ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় চেলসি ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় স্তাদ রেনে ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় পুরুষ ফুটবল গোলরক্ষক জীবিত ব্যক্তি ১৯৮২-এ জন্ম উদ্ধৃতি শৈলীতে ইতালীয় ভাষার উৎস (it)
https://en.wikipedia.org/wiki/Petr_%C4%8Cech
Petr_%C4%8Cech
null
1464477
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0
জুয়ান বার
জুয়ান ম্যানুয়েল বার (জন্ম ২৯ জুন ১৯৮৭) একজন আর্জেন্টিনীয় হ্যান্ডবল খেলোয়াড়। তিনি ২০২০ ও ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক জীবিত ব্যক্তি ১৯৮৭-এ জন্ম উইকিউপাত্ত থেকে উপাত্তসহ ক্রীড়া সংযোগ ব্যবহার করা নিবন্ধ হ্যান্ডবলে প্যান আমেরিকান গেমসের পদক বিজয়ী প্যান আমেরিকান গেমসে স্বর্ণপদক বিজয়ী আর্জেন্টিনীয় স্পেনে আর্জেন্টিনীয় প্রবাসী ক্রীড়াবিদ আর্জেন্টিনীয় প্রবাসী হ্যান্ডবল খেলোয়াড় ২১শ শতাব্দীর আর্জেন্টিনীয় ক্রীড়াবিদ ২০২৩ প্যান আমেরিকান গেমসে পদক বিজয়ী ২০২৩ প্যান আমেরিকান গেমসের হ্যান্ডবল খেলোয়াড় আর্জেন্টিনার অলিম্পিক হ্যান্ডবল খেলোয়াড় আর্জেন্টিনীয় পুরুষ হ্যান্ডবল খেলোয়াড় ২০২০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের হ্যান্ডবল খেলোয়াড় ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের হ্যান্ডবল খেলোয়াড়
https://en.wikipedia.org/wiki/Juan_Bar
Juan Bar
Juan Manuel Bar (born 29 June 1987) is an Argentine handball player. He competed in the 2020 Summer Olympics.
1464482
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%20%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8
কিউবায় নির্বাচন
কিউবায় নির্বাচন পৌরসভা, প্রাদেশিক এবং জাতীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হয়। কিউবা একটি একদলীয় রাষ্ট্র ।কিউবার কমিউনিস্ট পার্টিকে কিউবার সংবিধানে "সমাজ ও রাষ্ট্রের উচ্চতর চালিকা শক্তি" হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, এবং কমিউনিস্ট পার্টিই একমাত্র সরকারী রাজনৈতিক দল। কিউবার নির্বাচন গণতান্ত্রিক বলে বিবেচিত হয় না কারণ সরকার অবাধ ভোটদানের অনুমতি দেয় না। কিউবার এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা, ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি অফ পিপলস পাওয়ারে বর্তমানে ৪৭০টি আসন রয়েছে । 2023 সালের নির্বাচনের আগে ৬০৫ টি আসন ছিল। বিধানসভায় প্রতিটি আসনের জন্য শুধুমাত্র একজন প্রার্থী রয়েছে, সকলকেই কমিউনিস্ট পার্টি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত কমিটি মনোনীত করে। ভোটাররা তাদের ব্যালটে স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচন করতে পারেন, প্রতিটি প্রার্থীকে নির্বাচন করতে পারেন, অথবা প্রতিটি প্রশ্ন ফাঁকা রাখতে পারেন(কমিউনিস্ট পার্টির মনোনীত প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার কোনো উপায় থাকেনা)। ২০১৩ সালের নির্বাচনের সময়, প্রায় ৮০% ভোটার তাদের ব্যালটে বিধানসভার জন্য প্রত্যেক প্রার্থীকে নির্বাচন করেছিলেন, যেখানে ৪.৬% ভোটদাতা ফাঁকা ব্যালট জমা দিয়েছিলেন। কিউবার ইতিহাসে কোনো প্রার্থী নির্বাচনে পরাজিত হননি। ২০২৩ সালে ভি-ডেম ডেমোক্রেসি সূচক অনুসারে কিউবা লাতিন আমেরিকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন নির্বাচনী গণতন্ত্রের দেশ ছিল যাদের স্কোর ১ এর মধ্যে ০.১৭৮। ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি বছরে মাত্র দুইবার অধিবেশনে বসে , কাউন্সিল অফ স্টেট সারা বছর ধরে আইন প্রণয়ন ক্ষমতা প্রয়োগ করে। কাউন্সিল অফ স্টেটের ২১ জন সদস্য অ্যাসেম্বলি দ্বারা নির্বাচিত হন। ২০২১ সালের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে কাউন্সিলের বেশিরভাগ সদস্য যদি অ্যাসেম্বলির পরিবর্তে জনগণের দ্বারা নির্বাচিত হয়ে তবে তারা পরাজিত হতে পারত। কিউবার ২০১৯ সালের সংবিধান অনুযায়ী, ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি কিউবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করার ক্ষমতা বজায় রাখে । রাষ্ট্রপতি ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির অনুমোদন সাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী, উপ-প্রধানমন্ত্রী , অন্যান্য মন্ত্রী, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যরা, উপরাষ্ট্রপতি এবং পিপলস সুপ্রিম কোর্টের ম্যাজিস্ট্রেট, প্রসিকিউটর জেনারেল এবং প্রজাতন্ত্রের নিয়ন্ত্রক জেনারেল এবং তাদের ডেপুটিদের "নির্বাচন, নিয়োগ, স্থগিতাদেশ, প্রত্যাহার বা প্রতিস্থাপনের প্রস্তাব"করার ক্ষমতা বজায় রাখেন। পদ্ধতি সংবিধান অনুসারে, কিউবা হল একটি সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র যেখানে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার সমস্ত সদস্য বা প্রতিনিধি সংস্থা নির্বাচিত হয় এবং জনগণ রাষ্ট্রীয় সংস্থা, ডেপুটি, প্রতিনিধি এবং কর্মকর্তাদের কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে। কিউবায় নির্বাচন দুটি ধাপে হয়: পৌরসভার প্রতিনিধি নির্বাচন ন্যাশনাল এসেম্বলি বা জাতীয় পরিষদের ডেপুটি নির্বাচন। পৌরসভা পরিষদের জন্য প্রার্থীদের স্থানীয় পর্যায়ে স্বতন্ত্র ভিত্তিতে মনোনয়ন সমাবেশে স্থানীয় জনগণের দ্বারা মনোনীত করা হয়। জাতীয় পরিষদের প্রার্থীদের জাতীয় ও পৌরসভা প্রার্থীপদ কমিশন দ্বারা সংকলিত তালিকা থেকে পৌরসভার দ্বারা মনোনীত করা হয়। প্রধানত গণসংগঠন, ট্রেড ইউনিয়ন, গণপরিষদ এবং ছাত্র ফেডারেশনের পক্ষ থেকে মনোনয়নের পরামর্শ দেওয়া হয়। ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির জন্য প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা, প্রতিটি জেলার জন্য একটি করে, জাতীয় প্রার্থীপদ কমিশন তৈরি করে। প্রাদেশিক পরিষদ গুলিকে ২০১৯ সালে স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। তার পরিবর্তে প্রাদেশিক গভর্নর (যাদের কিউবার রাষ্ট্রপতি প্রস্তাব করেন ও পৌরসভা পরিষদ অনুমোদন করে) কাজ করে। মানসিকভাবে অক্ষম, কারাবন্দী বা রাজনৈতিক অধিকার থেকে বঞ্চিত ব্যক্তি ছাড়া ১৬ বছরের বেশি বয়সী যে কেউ ভোট দিতে পারেন এবং এই পদগুলিতে মনোনীত হতে পারেন। সব নির্বাচন গোপন ব্যালটের মাধ্যমে হয়। দ্বীপে কমপক্ষে দুই বছরের জন্য বসবাসকারী কিউবার নাগরিকদের ভোটাধিকার প্রদান করা হয় যাদের বয়স ষোল বছরের বেশি এবং যারা ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হননি। পৌর নির্বাচন মিউনিসিপ্যাল অ্যাসেম্বলি মনোনীতদের নির্বাচনের মধ্যে রয়েছে মনোনয়ন সমাবেশে ভোটারদের দ্বারা মনোনয়ন, প্রার্থীর জীবনী পোস্ট করার সংকলন, গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দেওয়া এবং তার প্রত্যাহার। পৌরসভার ডেপুটিরা প্রতি 5 বছর অন্তর নির্বাচিত হয়। পৌরসভার নির্বাচন আনুষ্ঠানিকভাবে নির্দলীয়। নির্বাচনের প্রায় এক মাস আগে নির্বাচনী জেলাগুলোর মধ্যে মনোনয়ন সভা অনুষ্ঠিত হয়। নিয়মিত নির্বাচনের সময় সাধারনত ৭০% থেকে ৯০% এর বেশি ভোটার মনোনয়ন সমাবেশে উপস্থিত হন। ২১ অক্টোবর ২০০৭-এ অনুষ্ঠিত নির্বাচনে,৮.১ মিলিয়ন ভোটার নির্বাচনী ক্ষমতা প্রয়োগ করেন বলে রিপোর্ট করা হয়েছিল, জনসংখ্যার প্রায় ৯৫% ভোট দেওয়ার যোগ্য, যা ১৭ এপ্রিল, ২০০৫-এ শেষ এই ধরনের নির্বাচনের চেয়ে কম ছিল, যেখানে ভোটারের উপস্থিতি ছিল ৯৭%। জাতীয় নির্বাচন কিউবার জাতীয় আইনসভা, ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি অফ পিপলস পাওয়ার, এর ৪৭০ জন সদস্য রয়েছে ( ২০২৩ সালের কিউবার সংসদ নির্বাচনের আগে ৬০৫ থেকে কমে) যারা পাঁচ বছরের মেয়াদে বসেন। ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির সদস্যরা একাধিক-সদস্যীয় নির্বাচনী এলাকার প্রতিনিধিত্ব করে (প্রতি জেলায় ২থেকে ৫জন সদস্য), প্রতি ২০,০০০জন বাসিন্দার জন্য একজন ডেপুটি নির্বাচিত হয়। ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির জন্য প্রার্থীরা স্থানীয় ট্রেড ইউনিয়নের কর্মকর্তাদের সভাপতিত্বে এবং শ্রমিক, যুব, মহিলা, ছাত্র এবং কৃষকদের প্রতিনিধিত্বকারী "গণসংগঠন" এর নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা গঠিত প্রার্থীপদ কমিশন দ্বারা বাছাই করা হয়। প্রাদেশিক এবং পৌর প্রার্থীপদ কমিশনগুলি জাতীয় প্রার্থীপদ কমিশনে মনোনয়ন জমা দেয়। মিউনিসিপ্যাল প্রার্থিপদ কমিশন প্রতিটি নির্বাচনী জেলার জন্য সুপারিশকৃত প্রার্থীদের স্লেট তৈরি করে, প্রধানত সেই প্রার্থীদের জন্য মনোনয়ন জমা দেয় যারা পৌর প্রতিনিধিও, এবং প্রথমে তাদের পৌরসভায় তাদের মনোনয়ন জমা দেয় যারা মনোনয়ন অনুমোদন বা প্রতিস্থাপন করতে পারে। প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা, যোগ্যতা, দেশপ্রেম, নৈতিক মূল্যবোধ এবং "বিপ্লবী ইতিহাস" এর মতো মানদণ্ড বিবেচনা করে জাতীয় পরিষদের প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা, প্রতিটি জেলার জন্য একটি করে, জাতীয় প্রার্থীপদ কমিশন তৈরি করে। নির্বাচিত জাতীয় পরিষদের প্রার্থীদের অন্তত অর্ধেক অবশ্যই পূর্বে এই অ্যাসেম্বলিতে প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। যদিও প্রতি আসনে শুধুমাত্র একজন প্রার্থী আছে, তবুও প্রার্থীদের নির্বাচিত হওয়ার জন্য অর্ধেক ভোটারের সমর্থন পেতে হয়। যদি একজন প্রার্থী কমপক্ষে ৫০% ভোট পেতে ব্যর্থ হয়, তাহলে একজন নতুন প্রার্থীকে বেছে নিতে হবে। যাইহোক, এটি কখনও ঘটেনি। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ তারিখে জাতীয় পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কিউবার বিদেশ মন্ত্রকের মতে, ২০০২ সালের অক্টোবরে প্রার্থিপদ কমিশনের নির্বাচনে যা ২০০৩ সালের জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হয়েছিল, "৩২,৫৮৫ প্রার্থীকে ১৪,৯৪৯টি আসনের জন্য ২০০১ সালের অক্টোবরে তৃণমূল পরিষদের নির্বাচনের জন্য মনোনীত করা হয়েছিল যার মধ্যে ৮১.৭% ভোটাররা অংশগ্রহণ করেছে।" এখনও পর্যন্ত ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির জন্য কোনও প্রার্থী ৫০% ভোট পেতে ব্যর্থ হননি, কারণ প্রার্থীতা কমিশনের দ্বারা প্রত্যাশীত প্রার্থীরা সাধারণত কমপক্ষে ৬৯.৪৮% সমর্থন পান। আইনী প্রস্তাবের অধিকার ১৯৭৬ সালে গৃহীত কিউবার সংবিধানের ৮৮(h) অনুচ্ছেদ, 'আইনের নাগরিক প্রস্তাব' এর জন্য প্রদান করে, পূর্বশর্ত যে প্রস্তাবটি ভোট দেওয়ার যোগ্য কমপক্ষে ১০,০০০ নাগরিক দ্বারা তৈরি করা হবে। ২০০২ সালে ভারেলা প্রজেক্ট নামে পরিচিত একটি আন্দোলনের সমর্থকরা ১১,০০০ স্বাক্ষর সহ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের জন্য একটি জাতীয় গণভোটের আহ্বান জানিয়ে আইনের একটি নাগরিক প্রস্তাব জমা দেয়। কিউবার জাতীয় পরিষদের সংবিধান এবং আইন বিষয়ক কমিটি ভেরেলা প্রকল্প নাগরিকদের উদ্যোগকে উত্থাপন করে । একটি পাল্টা উদ্যোগের সাথে প্রতিক্রিয়া জানানো হয়, যে পাল্টা পিটিশনটির জন্য ৮১ লক্ষ স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হয়েছিল, অনুরোধ করার জন্য যে কিউবার জাতীয় পরিষদ সংবিধান সংশোধন করে "সমাজতন্ত্র এবং বিপ্লবী রাজনৈতিক এবং সামাজিক ব্যবস্থা...অপ্রতিরোধ্য এবং কিউবা আর কখনো পুঁজিবাদে ফিরে আসবে না।" একই সময়ে লাখ লাখ কিউবান রাস্তায় নেমে আসে। বিবিসি জানিয়েছে যে কিছু নাগরিক সরকারী আবেদনে স্বাক্ষর করার জন্য চাপ অনুভব করেছেন। জাতীয় আইনসভা এক সপ্তাহের জন্য বছরে দুবার বৈঠক করে, নির্বাহী শাখার প্রস্তাবিত সমস্ত বিল সর্বসম্মতিক্রমে পাস করার জন্য। অধিবেশন গুলির মধ্যবর্তি সময়ে, Council of State এবং NAPP-এর কমিশন গুলি তাদের আইনী দায়িত্ব পালন করে। রাজনৈতিক দলসমূহ কিউবার কমিউনিস্ট পার্টি সরকারী রাষ্ট্রীয় দল এবং কিউবা একটি একদলীয় রাষ্ট্র ; একক-দলীয় ব্যবস্থা কিউবার সংবিধানের ৫ অনুচ্ছেদে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ১৯৬৫ সালে, ২৬ জুলাই আন্দোলন, পপুলার সোশ্যালিস্ট পার্টি এবং ১৩ মার্চ বিপ্লবী ডিরেক্টরেট ফিদেল কাস্ত্রোর অধীনে একটি একক কমিউনিস্ট পার্টিতে একীভূত হয়। অন্যান্য সকল রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত ও নিষিদ্ধ করা হয়। কয়েক দশক ধরে, কোনও বিরোধী প্রার্থীকে ভোটে দাঁড়ানোর অনুমতি দেওয়া হয়নি। কিউবায় নির্বাচনে প্রচারণার অনুমতি নেই; বরং, প্রার্থীদের ছবি এবং জীবনী প্রকাশ্যে পোস্ট করা হয়। ২০১৫ সালে, দুইজন ভিন্নমতাবলম্বী প্রার্থী (একজন নির্দল, অপরজন হুবের মাতোসের 'Indepentdent and Democratic Cuba Party' এর সদস্য) হাভানার স্থানীয় কাউন্সিলের নির্বাচনে দাঁড়ান। এরা হলেন ১৯৫৯ সাল থেকে ক্ষমতা চাওয়ার জন্য প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত বিরোধী প্রার্থী। তবে দুজনেই পরাজিত হন। সমালোচনা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা কিউবায় নির্বাচনকে গণতান্ত্রিক বলে মনে করেন না। নির্বাচনী প্রক্রিয়া দৃঢ়ভাবে কিউবার শাসক সরকার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। উইলিয়াম এম. লিওগ্রান্ড, মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিউবান এবং কিউবান-আমেরিকান স্টাডিজের ইনস্টিটিউটে 'কিউবা ট্রানজিশন প্রজেক্ট'এর জন্য লেখা একটি গবেষণাপত্রে ১৯৯২ সালের নির্বাচনী আইন সম্পর্কে লিখেছেন: "বিতর্কের ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্মুক্ততা, শুধু দলের সদস্যদের মধ্যে নয়, কিন্তু সমগ্র জনগণের মধ্যেও, যাতে বৃহত্তর অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা যায় এবং সরকারের নীতিগত প্রতিক্রিয়ার জন্য 'প্রয়োজনীয় ঐকমত্য' গড়ে তোলা যায়...অবশেষে, প্রায় ত্রিশ লক্ষ মানুষ প্রাক-কংগ্রেস আলোচনায় অংশ নিয়েছিল", কিন্তু " নতুন নির্বাচনী আইন চূড়ান্ত করা হয়েছে... এটি বিকল্প কণ্ঠের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য পথ খোলার সব আশাকে ধূলিসাৎ করে দিয়েছে। প্রচারণার উপর নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখা হয়েছিল, এবং প্রাদেশিক ও জাতীয় পরিষদের প্রার্থীদের মনোনয়ন পার্থীপদ কমিশনের কাছে ন্যস্ত করা হয়েছিল। আলোচনার একটি বিস্তৃত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে… প্রার্থীপদ কমিশন… প্রতি আসনে মাত্র একজন প্রার্থী দিয়ে মনোনীতদের স্লেট তৈরি করেছে। ভোটারদের শুধুমাত্র হ্যাঁ বা না ভোট দেওয়ার সুযোগ ছিল। এইভাবে, প্রাদেশিক এবং জাতীয় পর্যায়ে নির্বাচনী প্রক্রিয়া প্রার্থীদের মধ্যে এমনকি অন্তর্নিহিত নীতিগত পার্থক্যের সম্ভাবনা এড়িয়ে যায়।” কিউবা ফিদেল কাস্ত্রো একাধিক বিবৃতি দিয়েছেন যে কিউবা একটি গণতন্ত্র বা তাদের রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ১৯৬০ সালে, কাস্ত্রো সাধারণ পরিষদে একটি বক্তৃতা করেছিলেন যেটা অন্যান্য ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলির সাথে কিউবার কথা উল্লেখ করে, “আমরা গণতন্ত্রের কথা বলছি। সরকার জনগণের এবং গণতান্ত্রিক হলে জনগণের সাথে পরামর্শ করা যেতে পারে, যেমনটি আমরা এখানে করছি। এ ধরনের বৈঠকের চেয়ে বিশুদ্ধ গণতন্ত্রের উদাহরণ আর কী বা হতে পারে। তারা যদি এ ধরনের সভা ডাকতে না পারে তাহলে তারা গণতন্ত্রই নয়।" কাস্ত্রো আরও বলেন, “যারা জনগণের গণতন্ত্র দেখতে চায় তারা এখানে এসে এটা দেখো। আমরা আমেরিকা এবং বিশ্বের সাথে কথা বলতে পারি কারণ আমরা পুরো জাতির নামে কথা বলি।" ১৯৬০ সালের এই বক্তৃতায়, কাস্ত্রো লাতিন আমেরিকার অনেক উদার গণতন্ত্রের সমালোচনাও করেছিলেন, তাদের "গণতন্ত্রের ভান" হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন, তিনি দাবি করেছিলেন যে তারা এই ধরনের সমাবেশের অনুমতি দেয়নি। ২০০৬ সালে, কিউবার ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির সভাপতি, রিকার্ডো আলার্কন দে কুয়েসাদা, বলেছিলেন: "কিছু মুহূর্তে, মার্কিন বক্তৃতা গণতন্ত্রের কথা বলে পরিবর্তিত হয়েছে... আমার জন্য, সূচনা বিন্দু হল স্বীকৃতি যে গণতন্ত্র পেরিক্লিসের সংজ্ঞা দিয়ে শুরু করা উচিত - যে সমাজ সংখ্যাগরিষ্ঠের সুবিধার জন্য - এবং বাইরে থেকে চাপিয়ে দেওয়া উচিত নয়।" কিউবা এই যুক্তি দিয়ে শুধুমাত্র একটি রাজনৈতিক দলের অস্তিত্বকে ন্যায্যতা দেয় যে PCC “প্রথাগত অর্থে একটি রাজনৈতিক দল নয়…এটি একটি নির্বাচনী দল নয়; এটি সরকার গঠন বা গঠনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয় না। এটি শুধুমাত্র প্রার্থীদের মনোনীত করাই নিষিদ্ধ নয় বরং নির্বাচনী প্রক্রিয়ার অন্য কোনো পর্যায়ে জড়িত হওয়াও নিষিদ্ধ… পিসিসির ভূমিকা হল নির্দেশনা, তত্ত্বাবধান এবং অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রের নিশ্চয়তা দেওয়া। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিউবাকে গণতন্ত্র হিসেবে বিবেচনা করে না এবং কিউবার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত রাখার প্রাথমিক কারণ হিসেবে এটিকে দেখায়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ১৯৯৬ সাল থেকে, কিউবার প্রতি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সরকারী নীতি হলো "কিউবান সরকারের সাথে গঠনমূলক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে একটি বহুত্ববাদী গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রক্রিয়াকে উৎসাহিত করা"। সকল সদস্য রাষ্ট্র এই নীতি মেনে চলে। আমেরিকান রাষ্ট্রসমূহের সংস্থা কিউবা ১০৬২ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত অর্গানাইজেশন অফ আমেরিকান স্টেটস (OAS) থেকে নিলম্বিত ছিল। ইন্টার-আমেরিকান কমিশন অন হিউম্যান রাইটস, OAS-এর একটি অঙ্গ, ১৯৯৭ সালে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছিল যাতে কিউবায় অবাধ নির্বাচনের অভাবের বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছিল, এতে বলা হয়েছে যে এটি "আমেরিকান ঘোষণাপত্রের বিংশ অনুচ্ছেদে বর্ণিত রাজনৈতিক অংশগ্রহণের অধিকারকে লঙ্ঘন করেছে। মানুষের অধিকার এবং কর্তব্য, যা পাঠ্যভাবে বলে যে: "আইনগত ক্ষমতাসম্পন্ন প্রত্যেক ব্যক্তি তার দেশের সরকারে সরাসরি বা তার প্রতিনিধিদের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করার এবং জনপ্রিয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অধিকারী, যা গোপন ব্যালটের মাধ্যমে হবে, এবং সৎ, পর্যায়ক্রমিক এবং বিনামূল্যে হতে হবে।” "পৌর পরিষদে নির্বাচনের জন্য প্রার্থীদের মনোনীত করে মনোনয়ন পরিষদ , যেখানে সমস্ত ভোটার প্রার্থীদের প্রস্তাব করার অধিকারী। বাস্তবে, যাইহোক, এই জেলা সমাবেশগুলি সাধারণত বিপ্লবের প্রতিরক্ষা কমিটি বা কমিউনিস্ট পার্টি দ্বারা সংগঠিত হয়, যা শাসকের প্রতিপক্ষের নির্বাচনে অংশ গ্রহণ সবচেয়ে অসম্ভাব্য করে তোলে। অন্যান্য সংস্থা 1999 সালে, মার্কিন-সরকার অর্থায়িত সংস্থা ফ্রিডম হাউস "কিউবান গণতন্ত্র প্রকল্প" শুরু করে।[ উদ্ধৃতি প্রয়োজন] প্রকল্পটি কিউবার স্বাধীন সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী, স্বাধীন রাজনৈতিক দল, ট্রেড ইউনিয়ন এবং অন্যান্য সংস্থাকে সমর্থন ও উৎসাহিত করার জন্য স্থাপন করা হয়েছিল। ফ্রিডম হাউস প্রকল্পের উদ্দেশ্য এবং পরিকল্পনা এবং এর প্রশাসনের জন্য সম্পূর্ণরূপে দায়ী। ফ্রিডম হাউস কিউবাকে সর্বনিম্ন রেটিং দিয়েছে: রাজনৈতিক অধিকারের জন্য "ফ্রিডম ইন দ্য ওয়ার্ল্ড ,২০০৫" রিপোর্ট, এবং তার "নির্বাচনী গণতন্ত্র" বিভাগেও সর্বনিম্ন রেটিং দিয়েছে। ২০০২ সালে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার হাভানায় হিউম্যান রাইটস ওয়াচের সমর্থনে এবং কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধিত্ব করে বক্তৃতা করেন। গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের আহ্বান জানানোর সময়, কার্টার জোর দিয়েছিলেন যে তিনি "গণতন্ত্রের" মার্কিন সংজ্ঞা ব্যবহার করছেন না। তিনি ব্যাখ্যা করেছিলেন যে "শব্দটি মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রে এম্বেড করা হয়েছে, যা ১৯৪৮ সালে কিউবা স্বাক্ষর করেছিল। এটি কিছু সাধারণ প্রাঙ্গণের উপর ভিত্তি করে: সমস্ত নাগরিক তাদের নিজস্ব নেতা নির্বাচন করার, তাদের নিজস্ব ভাগ্য নির্ধারণ করার অধিকার নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। স্বাধীনভাবে কথা বলুন, রাজনৈতিক দল, ট্রেড ইউনিয়ন এবং বেসরকারী গোষ্ঠীগুলিকে সংগঠিত করুন এবং ন্যায্য ও খোলামেলা বিচার করুন।" হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ২০০৬ সালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে: “কিউবায় একটি ল্যাটিন আমেরিকান অসঙ্গতি রয়ে গেছে: একটি অগণতান্ত্রিক সরকার যা প্রায় সব ধরনের রাজনৈতিক ভিন্নমতকে দমন করে। রাষ্ট্রপতি ফিদেল কাস্ত্রো, এখন তার ক্ষমতার সাতচল্লিশতম বছরে এমনকি ছোটখাট সংস্কার বিবেচনা করারও কোনো ইচ্ছা দেখায় না। পরিবর্তে, তার সরকার ফৌজদারি বিচার, দীর্ঘ- এবং স্বল্প-মেয়াদী আটক, নাগরিক হয়রানি, পুলিশ সতর্কতা, নজরদারি, গৃহবন্দি, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা, এবং প্রণোদিত চাকরি থেকে বরখাস্ত ব্যবহার করে রাজনৈতিক সামঞ্জস্য প্রয়োগ করে চলেছে। চূড়ান্ত ফলাফল হল যে কিউবাবাসীরা পদ্ধতিগতভাবে স্বাধীন মতপ্রকাশ, সমিতি, সমাবেশ, গোপনীয়তা, আন্দোলন এবং আইনের যথাযথ প্রক্রিয়ার মৌলিক অধিকারগুলি থেকে বঞ্চিত হয়েছে।” 'হিউম্যান রাইটস ফার্স্ট'এর কিউবার মানবাধিকার রক্ষাকারীরা বলেছেন: “কিউবা পশ্চিম গোলার্ধে একমাত্র দেশ যেটি গণতন্ত্রকে প্রত্যাখ্যান করেছে এবং মানবাধিকার ও গণতান্ত্রিক সংস্কারের জন্য শান্তিপূর্ণ ওকালতিকে কার্যকরভাবে বেআইনি করেছে। কিউবার স্বাধীন সুশীল সমাজ - মানবাধিকার রক্ষক, গণতন্ত্র কর্মী, এবং স্বাধীন সাংবাদিক এবং পণ্ডিতরা ক্রমাগত নিপীড়নের লক্ষ্যবস্তু। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সমিতি এবং সমাবেশের বৈশ্বিক ভাবে স্বীকৃত অধিকারগুলি রাষ্ট্র দ্বারা পরিকল্পিতভাবে লঙ্ঘন করা হয় এবং বিচার ব্যবস্থার মধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতিকারের কার্যত কোনও উপায় নেই।" তথ্যসূত্র
https://en.wikipedia.org/wiki/Elections_in_Cuba
Elections in Cuba
Elections in Cuba are held at municipal, provincial, and national levels. Cuba is a one-party state, with the Communist Party of Cuba being described as the "superior driving force of the society and the state" in the Constitution of Cuba, and the communist party is the only official political party. Elections in Cuba are not considered democratic because the government does not allow free and fair voting. There are currently 470 seats in the National Assembly of People's Power, Cuba's unicameral legislature, reduced from 605 seats after the 2023 elections. There is only one candidate for each seat in the Assembly, with all being nominated by committees that are firmly controlled by the Communist Party. Most legislative districts elect multiple representatives to the Assembly. Voters can select individual candidates on their ballot, select every candidate, or leave every question blank, with no option to vote against candidates. During the 2013 elections, around 80% of voters selected every candidate for the Assembly on their ballot, while 4.6% submitted a blank ballot; no candidate for the Assembly has lost an election in Cuban history. Cuba was ranked second least electoral democracy in Latin America and the Caribbean according to V-Dem Democracy indices in 2023 with a score of 0.178 out of one. The National Assembly is only in session twice per year, with the Council of State exercising the legislative authority throughout the rest of the year. The 21 members of the Council of State are elected by the Assembly, and a 2021 study determined that most members of the Council may have been defeated if they were elected by the people instead. According to the 2019 Constitution of Cuba, the National Assembly retains the power to elect the president of Cuba, who in turn retains the power to "propose the election, appointment, suspension, revocation, or replacement" of the prime minister, the deputy prime minister, members of the Council of Ministers, the president, vice president and magistrates of the People's Supreme Court, the prosecutor general and the comptroller general of the republic and their deputies, the president and members of the National Electoral Council, all subject to approval of the National Assembly, which can also revoke or replace any officeholder it appoints.
1464488
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BF%20%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B8
আন্তোনি নুনিয়েস
আন্তোনি আম্বিওরিস নুনিয়েস সেচিন (; জন্ম: ১৪ অক্টোবর ২০০৫; আন্তোনি নুনিয়েস নামে সুপরিচিত) হলেন একজন ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে ইংরেজ ক্লাব ম্যান্সফিল্ড টাউন এবং ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্র জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে গোলরক্ষক হিসেবে খেলেন। প্রারম্ভিক জীবন আন্তোনি আম্বিওরিস নুনিয়েস সেচিন ২০০৫ সালের ১৪ই অক্টোবর তারিখে ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন। আন্তর্জাতিক ফুটবল নুনিয়েস ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্র অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। নুনিয়েস ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য প্রকাশিত ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্র অলিম্পিক দলে স্থান পেয়েছেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ২০০৫-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রীয় ফুটবলার ফুটবল গোলরক্ষক ম্যান্সফিল্ড টাউন ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের অনূর্ধ্ব-২৩ আন্তর্জাতিক ফুটবলার ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার
null
null
null
1464490
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%AB%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%20%E0%A6%AB%E0%A6%B0%20%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%20%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%A8%20%E0%A6%85%E0%A6%AB%20%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8
পপুলার ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অফ ফিলিস্তিন
পপুলার ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অফ ফিলিস্তিন (পিএফএলপি ; ) হল একটি ধর্মনিরপেক্ষ ফিলিস্তিনি মার্কসবাদী-লেনিনবাদী এবং বিপ্লবী সমাজতান্ত্রিক সংগঠন, যা ১৯৬৭ সালে জর্জ হাবাশ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ধারাবাহিকভাবে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন গঠনকারী গ্রুপগুলির মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম, সবচেয়ে বড় হল ফাতাহ। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক আরবি ভাষায় PFLP ওয়েবসাইট Leila S. Kadi-এ PFLP-এর নথিপত্র, সশস্ত্র প্যালেস্টাইন প্রতিরোধ আন্দোলনের মৌলিক রাজনৈতিক দলিল, 1969। কারাবন্দী পিএফএলপির সাধারণ সম্পাদক আহমদ সাদাতের সাক্ষাৎকার- ফাইট ব্যাক! খবর, গ্রীষ্ম 2003 কানাডা কর্তৃক সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত সংগঠন জাপান কর্তৃক সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত সংগঠন ফিলিস্তিনি জঙ্গি গোষ্ঠী জাতীয় স্বাধীনতা আন্দোলন গেরিলা সংগঠন ১৯৬৭-এ প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল
https://en.wikipedia.org/wiki/Popular_Front_for_the_Liberation_of_Palestine
Popular Front for the Liberation of Palestine
The Popular Front for the Liberation of Palestine (PFLP; Arabic: الجبهة الشعبية لتحرير فلسطين, romanized: al-Jabha ash-Shaʿbīyya li-Taḥrīr Filasṭīn) is a secular Palestinian Marxist–Leninist and revolutionary socialist organization founded in 1967 by George Habash. It has consistently been the second-largest of the groups forming the Palestine Liberation Organization, the largest being Fatah. Ahmad Sa'adat, who was sentenced in 2006 to 30 years in an Israeli prison, has served as General Secretary of the PFLP since 2001. The PFLP currently considers both the Fatah-led government in the West Bank and the Hamas government in the Gaza Strip illegal because elections to the Palestinian National Authority have not been held since 2006. As of 2015, the PFLP boycotts participation in the PLO Executive Committee and the Palestinian National Council. The PFLP has generally taken a hard line on Palestinian national aspirations, opposing the more moderate stance of Fatah. It does not recognize Israel and promotes a one-state solution to the Israeli–Palestinian conflict. The military wing of the PFLP is called the Abu Ali Mustafa Brigades. The PFLP is well known for pioneering armed aircraft-hijackings in the late 1960s and early 1970s. According to PFLP Politburo member and former aircraft-hijacker Leila Khaled, the PFLP does not see suicide bombing as a form of resistance to occupation or as a strategic action or policy and no longer carries out such attacks. The PFLP has been designated a terrorist organization by the United States, Japan, Canada, and the European Union.
1464494
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%20%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A1
জেল কোড
জেল কোড কারাগার ও অধস্তন কারাগারের তত্ত্বাবধান ও ব্যবস্থাপনার জন্য প্রণীত আইনবিধান। কারাগার আইন ১৮৯৪ এবং এ আইনের ৫৯ ও ৬০(ক) ধারার অধীনে প্রণীত বিধিসমূহ, কারাবন্দি আইন ১৯০০ এবং কারাবন্দি শনাক্তকরণ আইন ১৯২০-এর বিধান সমন্বয়ে জেল কোড গঠিত। কারাগার আইন, ১৮৯৪ এ আইন এর মতবাদ,সরকার এর আদেশে যদি কাউকে বিশাস অথবা সাধারণ কারণে আটক করা হয় এবং যাই স্থান বা কয়েদিখানায় তাকে আটক করে রাখা হয় তাকে কারাগার বলা হয়। প্রতিটি কারাগার কারা মহাপরিদর্শকের সাধারণ নিয়ন্ত্রণ ও তত্ত্বাবধানে একজন সুপারিন্টেন্ডেন্ট, একজন মেডিক্যাল অফিসার, একজন মেডিক্যাল সহকারি, একজন কারারক্ষক এবং অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী দ্বারা পরিচালিত হয়। এই আইন আর বিধান অনুযায় কৈদিদার কারাগারে ভর্তি, অপসারণ ও খালাস দেয়া, শৃঙ্খলাজনিত ব্যবস্থাগ্রহণ ও শাস্তিপ্রদান, নিয়োগদান, চিকিৎসা ব্যবস্থা, খাদ্য, পরিধেয় ও শয্যার ব্যবস্থা করা হয়। এখানে পুরুষ কয়েদি ও মহিলা কয়েদিদের আলাদাভাবে রাখার এবং অপ্রাপ্ত বয়স্ক কয়েদিদের প্রাপ্ত বয়স্ক কয়েদিদের থেকে আলাদা রাখার বিধান রয়েছ। তাছাড়া দন্ডপ্রাপ্ত কয়েদি ও বিচারাধীন কয়েদিদের পৃথকভাবে রাখার বিধান রয়েছে। দন্ডপ্রাপ্ত কয়েদিদের একত্রে অথবা পৃথকভাবে রাখার বিধান আছে। এ ধরনের কয়েদিকে সেলে নির্জন কারাবাস এবং মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত কয়েদিকে পৃথকভাবে সেলে নির্জন কারাবাসে রাখার ব্যবস্থা রয়েছে। বিচারাধীন কয়েদি এবং সাধারণ আসামীদের সঙ্গে আইনি পরামর্শদাতাসহ দর্শকদের দেখা করার অনুমতি প্রদানের ব্যবস্থা আছে। কোনো বিপজ্জনক কয়েদি অথবা যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত কয়েদিকে লোহার শিকল, ডান্ডাবেড়ি অথবা হাতকড়া লাগিয়ে রাখার বিধান রয়েছে।
null
null
null
1464501
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%20%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE
ভেড়ামারা থানা
ভেড়ামারা থানা কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলা নিয়ে গঠিত একটি থানা। আওতাধীন এলাকা ভেড়ামারা থানার অধীনে একটি পৌরসভা ও ৬টি ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে। পৌরসভা ভেড়ামারা পৌরসভা ইউনিয়ন পরিষদ চাঁদগ্রাম ইউনিয়ন জুনিয়াদহ ইউনিয়ন ধরমপুর ইউনিয়ন বাহাদুরপুর ইউনিয়ন বাহিরচর ইউনিয়ন মোকারিমপুর ইউনিয়ন পুলিশ ক্যাম্প সমূহ ভেড়ামারা থানায় একটি স্থায়ী ও একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প রয়েছে। স্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প কুঁচিয়ামোড়া পুলিশ ক্যাম্প অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প জুনিয়াদহ পুলিশ ক্যাম্প তথ্যসূত্র কুষ্টিয়া জেলার থানা ভেড়ামারা উপজেলা ভেড়ামারা
null
null
null
1464502
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9F%20%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%B0%E0%A7%87
ম্যাট ম্যাকগিলিভরে
ম্যাট ম্যাকগিলিভরে (জন্ম ২৮ আগস্ট ১৯৯০) একজন দক্ষিণ আফ্রিকান প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটার। তিনি ২০১৬-১৭ সানফয়েল সিরিজের জন্য হাইভেল্ড লায়ন্স স্কোয়াডে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯৯০-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি জোহানেসবার্গ থেকে আগত ক্রিকেটার লায়ন্সের ক্রিকেটার গটেংয়ের ক্রিকেটার দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার
https://en.wikipedia.org/wiki/Matt_McGillivray
Matt McGillivray
Matt McGillivray (born 28 August 1990) is a South African first-class cricketer. He was included in the Highveld Lions squad for the 2016–17 Sunfoil Series.
1464508
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%9C%20%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC%20%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AF%E0%A6%BC
ভোরোনজ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়
ভোরোনেজ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় () মধ্য রাশিয়ার অন্যতম প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি রাশিয়ার ভোরোনিজ শহরে অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয়টি ১৯১৮ সালে এস্তোনিয়ার টারতু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরিয়ে নেওয়া অধ্যাপকদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি অনুষদ রয়েছে এবং রাশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা, আমেরিকা এবং এশিয়া থেকে ২২,০০০ শিক্ষার্থীর তালিকাভুক্তি রয়েছে। এছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয়ের রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্স দ্বারা পরিচালিত ৬টি গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং ১৬ টি গবেষণাগার রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টি শহর জুড়ে অবস্থিত ১০ টি ভবন এবং ৭টি আবাসিক হলের সমন্বয়ে গঠিত। ৯০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিশ্ববিদ্যালয়টি ১০০,০০০ এরও বেশি পেশাদারকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে। ইতিহাস ১৮০২ সালে রুশ সম্রাট প্রথম আলেকজান্ডারের একটি ডিক্রি অনুসরণ করে এস্তোনিয়ায় টারতু বিশ্ববিদ্যালয় পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯১৮ সালের মার্চ মাসে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানির এস্তোনিয়া দখলের ফলে, রুশ ছাত্র এবং অধ্যাপকদের নিজেদের নিরাপত্তার জন্য এস্তোনিয়ান অঞ্চল ছেড়ে যেতে হয়। এটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে মধ্য রাশিয়ায় একটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হবে। জুলাই এবং সেপ্টেম্বর ১৯১৮ সালে ডরপাট (বর্তমানে টারতু ) থেকে ৩৯ জন অধ্যাপক,৪৫জন প্রভাষক, ৪৩ জন কর্মী এবং প্রায় ৮০০জন ছাত্র ভোরোনজে আসেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম রেক্টর ছিলেন বাসিল ই. রেগেল। ১৯১৮ সালের ১২ নভেম্বর চারটি অনুষদ কাজ শুরু করে, যথা মেডিসিন অনুষদ, পদার্থবিদ্যা এবং গণিত অনুষদ, ইতিহাস ও ভাষাবিদ্যা অনুষদ এবং আইন অনুষদ। ১৯১৯ সালের শুরুতে, বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০,০০০ শিক্ষার্থীর তালিকাভুক্তি ছিল। যে কেউ সেখানে অধ্যয়ন করতে পারে, মাত্র ৪ বছর পরে ১৯২৩ সালে প্রবেশিকা পরীক্ষা চালু হয়। ১৯২০ সালে, টারতু চুক্তির পরে, টারতু বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পত্তি (লাইব্রেরি, আর্কাইভ, ম্যানুয়াল, নথি এবং অন্যান্য বস্তু) এস্তোনিয়াতে ফেরত দেওয়া হয়েছিল। যাইহোক, ইম্পেরিয়াল জার্মানির সেনাবাহিনীর সূত্রপাত এবং এস্তোনিয়া দখলের কারণে যে শিক্ষকরা চলে গেছেন, তাদের বেশিরভাগই এস্তোনিয়ায় ফিরে আসেননি। ১৯২০-এর দশকের গোড়ার দিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভরোনেজ ইনস্টিটিউট অফ এডুকেশন যুক্ত করা হয়েছিল, যা শিক্ষাগত অনুষদের সূচনা করে, বিভাগগুলি যা গণিত, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, প্রাকৃতিক বিজ্ঞান, রাশিয়ান ভাষা এবং সাহিত্য, স্কুলগুলির জন্য সামাজিক ও অর্থনৈতিক শৃঙ্খলার শিক্ষকদের প্রস্তুত করে।১৯৩০ সালে, মেডিকেল ফ্যাকাল্টি একটি স্বাধীন ইনস্টিটিউটে রূপান্তরিত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বিশ্ববিদ্যালয়টি ১৯৪১ থেকে ১৯৪৩ সাল পর্যন্ত দুই বছরের জন্য তাতারস্তান প্রজাতন্ত্রের ইয়েলাবুগায় স্থানান্তরিত হয়েছিল। অনুষদ ফলিত গণিত, তথ্যবিদ্যা এবং বলবিদ্যা অংক কম্পিউটার বিজ্ঞান পদার্থবিদ্যা রসায়ন ফার্মাসিউটিকস মেডিসিন এবং বায়োলজি অর্থনীতি ভূগোল, ভূ-প্রকৃতিবিদ্যা এবং পর্যটন ভূতত্ত্ব ইতিহাস ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন ইনস্টিটিউট আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সাংবাদিকতা আইন ফিলোলজি দর্শন এবং মনোবিজ্ঞান রোমান্স এবং জার্মানিক ফিললজি সামরিক শিক্ষা ভবন এবং অবকাঠামো ভোরোনজ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০টি একাডেমিক ভবন এবং৭ টি আবাসিক হল রয়েছে যা প্রাথমিকভাবে শহরের কেন্দ্রে অবস্থিত। মৌলিক গবেষণা গবেষণা কেন্দ্র ইনহোমোজেনিয়াস এবং নন-লিনিয়ার মিডিয়াতে তরঙ্গ প্রক্রিয়া (পরিচালক: অধ্যাপক আলেকজান্ডার এস. সিডোরকিন http://www.rec.vsu.ru/eng/ ) উদ্ভাবনী প্রযুক্তি (পরিচালক: অধ্যাপক বরিস এ জোন) মহাকাশযান এবং রকেট ইঞ্জিনিয়ারিং (সহ-পরিচালক: অধ্যাপক সের্গেই এ. জাপ্রিয়াগায়েভ) রেডিও ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স (সহ-পরিচালক: প্রফেসর ইভান আই. বোরিসভ) ইইউ-এর সাথে বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা (পরিচালক: প্রফেসর ইগর এন. জর্নিকভ) গবেষণা সরঞ্জামের ভাগ করা ব্যবহার (পরিচালক: ড. মিখাইল ভি. লেসোভয়) প্রযুক্তি স্থানান্তর (পরিচালক: ড. ইগর ভি. আরিস্তভ) ভূগোল, ভূমি ব্যবহার এবং ভূ-বাস্তুবিদ্যা (সহ-পরিচালক: প্রফেসর ভ্লাদিমির আই ফেডোটভ) ভূতত্ত্ব (সহ-পরিচালক: অধ্যাপক সের্গেই এ. জাপ্রিয়াগায়েভ) মানব পরিবেশবিদ্যা (সহ-পরিচালক: অধ্যাপক সেমিয়ন এ. কুরোলাপ) জীববিজ্ঞান ("ভেনেভিটিনো") রাসায়নিক পদার্থবিদ্যা (সহ-পরিচালক: অধ্যাপক ইভান আই. বোরিসভ) গবেষণা পরীক্ষাগার ওয়েভ প্রসেস (সহ-পরিচালক: অধ্যাপক বরিস এ. জোন http://www.vsu.ru/english/depts/research/labs/waveproc.html ) এক্স-রে ক্রিস্টালোগ্রাফি (সহ-পরিচালক: ড. কেসেনিয়া বি. অ্যালেনিকোভা) সলিড-স্টেট ফিজিক্সের জন্য ইলেক্ট্রন স্পেকট্রোস্কোপি (একাডেমিক ডিরেক্টর: প্রফেসর ইভেলিনা পি. ডোমাশেভস্কায়া অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ডিরেক্টর: ড. এসভি রিয়াবতসেভ http://www.vsu.ru/english/depts/research/labs/spectroscopy.html ) জটিল অরৈখিক প্রক্রিয়া এবং কাঠামোর গাণিতিক সিমুলেশন (সহ-পরিচালক: প্রফেসর ভিভি ওবুখভস্কি http://www.vsu.ru/english/depts/research/labs/mathsim.html ) তাত্ত্বিক পদার্থবিদ্যা (পরিচালক: কপিটিন IV) জীববৈচিত্র্য এবং ইকোসিস্টেম মনিটরিং ইলেক্ট্রোকেমিস্ট্রি এবং জারা মধ্যে সংযুক্ত প্রক্রিয়া অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা উপবৃত্তাকার উপাদান গবেষণা জিওডাইনামিক্স এবং সিসমিক মনিটরিং একাডেমিক ভূতত্ত্ব এবং খনিজ পদার্থ ইউরেশিয়ায় প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা এবং রেকর্ডের ইতিহাস রাশিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেসের ভূতত্ত্ব, খনিজবিদ্যা এবং ভূ-রসায়ন ইনস্টিটিউট, ভোরোনজ শাখা (পরিচালক: প্রফেসর নিকোলে এম. চেরনিশভ) আয়ন এক্সচেঞ্জ এবং ক্রোমাটোগ্রাফি ক্রিস্টালগুলিতে ফটোস্টিমুলেটেড প্রসেস (সহ-পরিচালক: প্রফেসর আনাতোলি এন. লাতিশেভ) ন্যানোস্কেল স্ট্রাকচার্ড সিস্টেমের পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়ন (সহ-পরিচালক: প্রফেসর ইরিনা ইয়া। মিত্তোভা) সিস্টেমেটিক্স অ্যান্ড ইকোলজি অব ইনসেক্টস (সহ-পরিচালক: প্রফেসর ওলেগ পি. নেগ্রোবভ) গবেষণা প্রতিষ্ঠান রসায়ন এবং ফার্মেসি ভূতত্ত্ব গণিত (পরিচালক: প্রফেসর ভিক্টর জি. জাভ্যাগিন) পদার্থবিদ্যা সামাজিক বিজ্ঞান এলামনাই তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ভোরোনেজ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের হোমপেজ শব্দ বিশ্ববিদ্যালয় রেটিং ১৯১৮-এ রাশিয়ায় প্রতিষ্ঠিত
https://en.wikipedia.org/wiki/Voronezh_State_University
Voronezh State University
Voronezh State University (Russian: Воро́нежский госуда́рственный университе́т, ВГУ; VSU) is one of the main universities in Central Russia, located in the city of Voronezh. The university was established in 1918 by professors evacuated from the University of Tartu in Estonia. The university has 18 faculties and an enrollment of 22,000 students from Russia, Europe, Africa, the Americas and Asia. Besides, the university has 6 research institutes and 16 research laboratories administered by the Russian Academy of Science. The university is composed of 10 buildings and 7 resident halls situated throughout the city. For over 90 years the University has trained more than 100,000 professionals.
1464518
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B6%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A5%20%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%81
শচীন্দ্রনাথ বসু
ড. শচীন্দ্রনাথ বসু বা 'শচীন্দ্রনাথ বসু ঠাকুর' (২৩ সেপ্টেম্বর ১৯১৫ - ? ) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি জীববিজ্ঞানী ও বিশিষ্ট লেখক। বিজ্ঞানের গবেষণায় লিপ্ত থেকেও, বাংলা সাহিত্যের প্রতি ভালবাসায় অবদান রেখেছেন। ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি নৃতত্ত্ব বিষয়ক প্রাগিতিহাসের মানুষ গ্রন্থটির জন্য রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ করেন। জন্ম ও প্রারম্ভিক জীবন শচীন্দ্রনাথ বসু ঠাকুর ছিলেন ঊনিশ শতকের প্রকৌশলী মনমোহন বসু ঠাকুরের কনিষ্ঠ পুত্র। তার জন্ম ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দের ২৩ সেপ্টেম্বর এবং পৈতৃক নিবাস ছিল বিক্রমপুরের অর্থাৎ বর্তমান মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মালখানগর গ্রামে। ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে তার পিতা মারা গেলে তার জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা অমিয় বসু ঠাকুর পরিবারের দায়িত্ব নেন। শচীন্দ্রনাথ গ্রামের স্কুলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েন। এরপর চলে আসেন কলকাতায় এবং ভর্তি হন স্কটিশ চার্চ কলেজিয়েট স্কুলে। ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে ওই স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাশ করেন। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে আইএসসি এবং ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে রসায়নে অনার্স-সহ বি.এসসি পাশ করেন। ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম বিভাগে তৃতীয় হয়ে রসায়নে এম.এসসি পাশ করেন। কর্মজীবন ও সাহিত্যকর্ম এম.এসসি পাশের পর তিনি ইন্ডিয়ান জুট ইন্ড্রাস্টিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউট'-এ চাকরি পান। সেখান থেকে আরো গবেষণার জন্য তিনি ইংল্যান্ড যান। সেখানে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে মাইক্রোবায়োলজিতে গবেষণা করে ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। দেশে ফিরে এসে তিনি রিসার্চ ইনস্টিটিউটে প্রধান জীববিজ্ঞানী হিসাবে কাজ করেন। শচীন্দ্রনাথ বিজ্ঞানের ছাত্র হয়েও স্কুলে পড়ার সময় থেকেই নিয়মিত সাহিত্যচর্চা করতেন। রাজশেখর বসু ও বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় ছিলেন তার প্রিয় সাহিত্যিক। তিনি নিজেও গল্প কবিতা লিখতেন, কিন্তু লাজুক প্রকৃতির ছিলেন বলেই সেগুলি নিজের বই ও ডায়রিতে লুকিয়ে রাখতেন। প্রকাশের জন্য কাউকে দিতেন না। কলেজে পড়ার সময় তার রচনা প্রথম প্রকাশিত হয় এবং সমালোচকদের দ্বারা প্রশংসিত হয়। শেষে ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দের প্রকাশিত হয় তার প্রথম গ্রন্থ- ছায়া পুরী যা ছিল ভবিষ্যত ও অন্তরীক্ষ সম্পর্কিত কাল্পনিক কাহিনী, সায়েন্স ফিকশন বা বিজ্ঞান কথা। এরপর তিনি নানা বিষয়ের উপর বেশ কয়েকটি গ্রন্থ রচনা করেছেন। উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলি হল- সভ্যতার আগে (১৯৬০) ফার্মা কেএল্ এম কলকাতা প্রাগিতিহাসের মানুষ (১৯৬৩) ফার্মা কেএল্এম কলকাতা বিশ্বচিত্র মানুষের বয়স সভ্যতার বয়সউপন্যাস- সাত সমুদ্র (১৯৫৭), ক্যালকাটা বুক হাউস মায়াপুরী নতুন ঠিকানা সীতার স্বয়ংবরভ্রমণ- সব হারানোর দেশে (১৯৫০), নিউ এজ পাবলিশার্স, কলকাতা দেশান্তরীরম্যরচনা- মিহি ও মোটাতিনি আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর জীবনীর উপর ইংরাজীতে তার জীবনীগ্রন্থ রচনা করেন। গ্রন্থটি বিভিন্ন ভারতীয় ভাষায় অনূদিত হয়। সম্মাননা ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে ডক্টর শচীন্দ্রনাথ বসু তার নৃতত্ত্ব বিষয়ক গ্রন্থ- প্রাগিতিহাসের মানুষ '' গ্রন্থটির জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ করেন। ডক্টর শচীন্দ্রনাথ বসু ঠাকুর অবিবাহিত ছিলেন। দেশভক্ত অতীন্দ্রনাথ বসু ঠাকুর (১৯০৯ - ১৯৬১) ছিলেন তার অগ্রজ। তথ্যসূত্র ১৯১৫-এ জন্ম মুন্সীগঞ্জ জেলার ব্যক্তি বাঙালি লেখক প্রেসিডেন্সি কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী রবীন্দ্র পুরস্কার বিজয়ী
null
null
null
1464525
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BF%20%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%A1
মেগুমি ফিল্ড
মেগুমি ফিল্ড (জন্ম ১৫ অক্টোবর ২০০৫) ২০২০ ও ২০২৪ অলিম্পিক গেমসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন অলিম্পিক সমলয় সাঁতারু। ফিল্ড সমলয় সাঁতার শুরু করেছিল যখন সে পাঁচ বছর বয়সের ছিল। ২০১০ সালে, ফিল্ড এবং তার মা নাওমি উইলমিংটন, ডেলাওয়্যার থেকে ক্যালিফোর্নিয়ার সেরিটোসে চলে আসেন, যাতে তিনি ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, লস এঞ্জেলেসে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। তিনি টোকিও, জাপানে ২০২০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য টিম ইউএসএ এর সদস্য ছিলেন। ফিল্ড ২০২১ সালে জুনিয়র প্যান আমেরিকান গেমসে তিনটি রৌপ্য পদক জিতেছিলেন। তিনি ফ্রান্সের প্যারিসে ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য টিম ইউএসএ-এর সদস্য। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক Megumi Field at Olympics.com Megumi Field at Team USA (archive June 11, 2023) জীবিত ব্যক্তি ২০০৫-এ জন্ম মার্কিন সমলয় সাঁতারু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অলিম্পিক সমলয় সাঁতারু ২০২০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের সমলয় সাঁতারু ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের সমলয় সাঁতারু
https://en.wikipedia.org/wiki/Megumi_Field
Megumi Field
Megumi Field (born October 15, 2005) is an American synchronized swimmer who competed in the 2024 Olympic Games, winning silver in the team event and placing 11th in the duet. Field began synchronized swimming when she was five years old. In 2010, Field and her mother Naomi moved from Wilmington, Delaware to Cerritos, California, so she could train at University of California, Los Angeles. Field won three silver medals at the Junior Pan American Games in 2021. In 2024, she qualified for the 2024 Paris Olympics in artistic swimming women's duet and team events. She is committed to Stanford University.
1464531
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%BE
কুনাফা
কুনাফা ( কুনাফ়্যহ্) হল একটি ঐতিহ্যবাহী আরবীয় রন্ধনশৈলী, যা কাতাইফি নামক পেস্ট্রি দিয়ে তৈরি করা হয়, মিষ্টি, চিনি-ভিত্তিক সিরাপ যাকে কাতির বলা হয়, এবং সাধারণত পনির দিয়ে বা অন্যান্য উপাদান যেমন তঞ্চিত ননী দিয়ে ভেজানো হয়। পিস্তা বা বাদাম, অঞ্চলের উপর নির্ভর করে। এটি মধ্যপ্রাচ্যে জনপ্রিয়। ব্যুৎপত্তি ইংরেজি ভাষা লেভানটাইন এবং মিশরীয় আরবি থেকে "কুনাফা" শব্দটি ধার করেছে এবং এটিকে ব্যাপকভাবে এবং অনুরূপ বৈচিত্র হিসাবে লিপিবদ্ধ করে। 'র চূড়ান্ত উৎপত্তি নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। কিছু উৎস বলে যে এটি কিবতীয় ভাষা শব্দ " " থেকে এসেছে, যার অর্থ একটি রুটি বা কেক। এক হাজার এবং এক রাতের মতো গল্পে প্রাথমিক প্রত্যয়ন পাওয়া যায়। আরেকটি দৃষ্টিভঙ্গি হল যে এটি একটি সেমিটিক মূল থেকে এসেছে যার অর্থ "পার্শ্ব" বা "ডানা", আরবি থেকে, "পাশে বা ঘেরা"। একটি সাধারণ গল্প হল রমজানের সময় খলিফার ক্ষুধা মেটানোর জন্য থালাটি তৈরি করা হয়েছিল এবং ডাক্তারদের দ্বারা নির্ধারিত হয়েছিল। গল্পটি বিভিন্নভাবে বলা হয় ফাতেমীয় মিশরে বা সিরিয়ার দামেস্কে উমাইয়া খিলাফতে, যেখানে লেভান্তাইন মিষ্টান্ন নির্মাতারা রমজানে রোজা রাখার সময় ক্ষুধা কমানোর জন্য মুয়াবিয়ার জন্য এটি প্রস্তুত করেছিলেন। এটি দশম শতাব্দীর প্রথম দিকে লিখিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে এবং ফাতিমীয় বংশোদ্ভূত বলেও জানা গেছে। যাইহোক, ঐতিহাসিক গ্রন্থে উল্লিখিত খাবারগুলি র আধুনিক সংস্করণগুলির মতো অপরিহার্য নয়। ১৩ শতকের বেনামী ( মাগরেব এবং আল-আন্দালুস এর খাবারের বই ) একটি ভারতীয় প্যান বা "আয়না" এর উপর পাতলা পিঠা দিয়ে তৈরি একটি ক্রেপ বর্ণনা করতে শব্দটি ব্যবহার করে। ( ), এবং বলে এটা সমতুল্য। এটি (আল-আন্দালুসে ক্রেপগুলিকে বলা হয়) এর জন্য একটি রেসিপিও দেয় যা একই ব্যাটার ব্যবহার করে, তবে "সূক্ষ্ম টিস্যুর মতো" পাতলা করা হয়। এটি জন্য বেশ কয়েকটি ডেজার্ট রেসিপি দেয়, যেখানে ক্রেপগুলি তাজা পনির দিয়ে স্তরে স্তরে পরিবেশন করা হয়, বেক করা হয় এবং মধু ও গোলাপের সিরাপ দিয়ে শীর্ষে থাকে; অথবা গোলাপ পাতার মতো টুকরো টুকরো করে কেটে মধু, বাদাম, চিনি এবং গোলাপজল দিয়ে রান্না করুন। ইবনুল জাযারী ১৩শ শতাব্দীর একজন বাজার পরিদর্শকের বিবরণ দিয়েছেন যিনি মামলুক আমলে এবং রমজানের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য খাবারের গুণমান নিশ্চিত করে রাতে দামেস্কের মধ্য দিয়ে যান। পরবর্তী মধ্যযুগে, একটি নতুন কৌশল তৈরি করা হয়েছিল, যেখানে একটি ছিদ্রযুক্ত পাত্র থেকে পাতলা ব্যাটারটি ধাতব পাতটিতে ড্রপ করে চুলের মতো স্ট্রিং তৈরি করা হয়েছিল। মুহাম্মদ বিন হাসান আল-বাগদাদির এর 15 শতকের মাঝামাঝি অটোমান তুর্কি অনুবাদে বেশ কিছু নতুন সমসাময়িক রেসিপি যোগ করা হয়েছে, যার মধ্যে একটি এই জন্যও রয়েছে, যদিও এটি কোথা থেকে এসেছে তা নির্দিষ্ট করেনি। এটি আধুনিক ভিত্তি হয়ে ওঠে। এটি মাখন এবং ফিলিংস বা টপিংস যেমন বাদাম, মিষ্টি পনির, বা ক্লটেড ক্রিম দিয়ে একত্রে ভাজা হয় এবং গোলাপজল এবং চিনির সাথে মিশ্রিত করা হয়। পেস্ট্রি আরব দেশগুলি থেকে ইরান এবং গ্রীস সহ প্রতিবেশী দেশগুলিতে এবং তুরস্কে ছড়িয়ে পড়ে যেখানে স্ট্রিং পেস্ট্রি নিজেই ("স্ট্রিং ক্রেপস") নামে পরিচিত, এছাড়াও মতো সম্পর্কিত পেস্ট্রিতেও ব্যবহৃত হয়। প্রস্তুতি কানাফেহ পেস্ট্রির অনেক প্রকার রয়েছে: খিশনাহ ( খ়িশ্‌নাহ্ , রুক্ষ): দীর্ঘ পাতলা নুডল থ্রেড থেকে তৈরি ক্রাস্ট। নাঈমা ( না'ঈমাহ্ , সূক্ষ্ম): সুজি ময়দা। মুহায়রা ( মুহায়ারা , মিশ্র): খিশ্নাহ এবং না'মা এর মিশ্রণ। মাব্রুমা ( মাব্রুমা , twined): এটি নুডল দিয়ে প্রস্তুত করা হয়। প্যাস্ট্রি মাখন, মার্জারিন, পাম তেল, বা ঐতিহ্যগতভাবে সেমনে গরম করা হয় এবং তারপরে নরম মিষ্টি পনির যেমন নাবুলসি পনির দিয়ে ছড়িয়ে দেওয়া হয় এবং আরও পেস্ট্রি দিয়ে শীর্ষে দেওয়া হয়। খিষ্ণঃ কেনাফেহে পনির পেস্ট্রিতে রোল করা হয়। একটি ঘন সিরাপ চিনি, জল এবং কয়েক ফোঁটা গোলাপ জল বা কমলা ফুলের জল রান্নার শেষ মিনিটের সময় পেস্ট্রিতে ঢেলে দেওয়া হয়। প্রায়শই পেস্ট্রির উপরের স্তরটি লাল বা কমলা রঙের খাবারের রঙে রঙ করা হয় (একটি আধুনিক শর্টকাট, এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য বেক করার পরিবর্তে)। গুঁড়ো করা পেস্তাগুলি একটি গার্নিশ হিসাবে উপরে ছিটিয়ে দেওয়া হয়। বৈকল্পিক কানাফেহ নাবুলসিয়েহ্ কানাফেহ নাবুলসিয়েহ ফিলিস্তিনি শহর নাবলুসে উদ্ভূত হয়েছিল, তাই নাম নাবুলসিহ । নাবলুস এখনও তার কানাফেহের জন্য বিখ্যাত, যেটিতে হালকা সাদা পনির এবং কাটা গমের পৃষ্ঠ রয়েছে, যা চিনির সিরাপ দ্বারা আবৃত। মধ্যপ্রাচ্যে, কানাফেহের এই রূপটি সবচেয়ে সাধারণ। কাদাঈফ এবং কুনেফে তুরস্কের হাতাই অঞ্চলে, যেটি পূর্বে সিরিয়ার অংশ ছিল এবং একটি বৃহৎ আরব জনসংখ্যা রয়েছে, পেস্ট্রিকে কুনেফে বলা হয় এবং তারের টুকরোকে বলা হয় তেল কাদায়িফ । একটি আধা-নরম পনির যেমন Urfa peyniri ( Urfa এর পনির) বা Hatay peyniri ( Hatay এর পনির), কাঁচা দুধ দিয়ে তৈরি, ভরাট করতে ব্যবহৃত হয়। কুনেফ তৈরিতে, কাদায়িফ পনিরের চারপাশে ঘূর্ণিত হয় না; পরিবর্তে, পনিরকে তারি কাদায়িফের দুটি স্তরের মধ্যে রাখা হয়। এটি ছোট তামার প্লেটে রান্না করা হয়, এবং তারপরে ক্লটেড ক্রিম ( কায়মাক ) দিয়ে খুব গরম সিরাপে পরিবেশন করা হয় এবং পেস্তা বা আখরোট দিয়ে শীর্ষে দেওয়া হয়। তুর্কি রন্ধনশৈলীতে, ইয়াসি কাদায়িফ এবং একমেক কাদায়িফীও রয়েছে, যার কোনোটিই তারের টুকরো দিয়ে তৈরি নয়। EU কমিশন সুরক্ষিত ভৌগলিক ইঙ্গিত (PGI) হিসাবে হাতায়, তুর্কিয়ে থেকে 'Antakya Kûnefesi' অনুমোদন করেছে। কাদাঈফ এই বৈকল্পিক, এছাড়াও বলা হয় ( ) বা ( ) গ্রীক ভাষায়, থ্রেডগুলি বিভিন্ন ধরণের পেস্ট্রি তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়, যেমন টিউব বা পাখির বাসা, প্রায়শই বাকলাওয়াতে কাটা বাদাম দিয়ে ভরাট করা হয়। এই খুব পাতলা থ্রেডগুলি "কাদাইফ নুডলস" নামেও পরিচিত এবং গ্রীক ডেজার্ট কাতাইফির বাইরের শেল তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। ভাজা বা বেক করার সময় এই ভার্মিসেলির মতো থ্রেডগুলি খুব খাস্তা হয়ে যায়। এই বিশেষ গ্রীক ডেজার্টের জন্য, ফিলিং সাধারণত মোটা কাটা বাদাম, যেমন আখরোট এবং পেস্তা, মধু এবং একটি হালকা ক্রিম দিয়ে মিশ্রিত হয়। এটি সারা বছর খাওয়া হয় এবং কিছু সংস্কৃতিতে বিশেষ অনুষ্ঠান এবং ধর্মীয় উত্সবের সাথেও যুক্ত। গাজা ক্নাফেহ্ এই বৈকল্পিকটির উৎপত্তি ফিলিস্তিনের গাজা ভূখন্ডে, যদিও এটি প্রকৃতপক্ষে সৌদি আরবে উদ্ভূত হতে পারে এবং কিংবদন্তি অনুসারে এটি প্রাচীনতম ধরনের নাফেহ হতে পারে এবং এটি নরম বুলগুর, দারুচিনি, পেকান বাদাম এবং দুগ্ধজাত চর্বি দিয়ে তৈরি। বিশ্ব রেকর্ডসমূহ 2017 সালে তুরস্কের আন্তাক্যাতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ডেজার্ট তৈরি করা হয়েছিল। কুনেফের ট্রেটি 78 মিটার লম্বা এবং ওজন 1550 কিলোগ্রাম। 2009 সালে নাবলুসে একটি 75-মিটার ট্রে, 1,350 কিলোগ্রাম ওজনের একটি পূর্ববর্তী রেকর্ড প্রচেষ্টা করা হয়েছিল। কোন প্রচেষ্টাই আনুষ্ঠানিকভাবে রেকর্ড ভাঙ্গা হিসাবে তালিকাভুক্ত করা হয়নি; গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের ওয়েবসাইট অনুসারে, শিরোনামের জন্য বর্তমান কোনো রেকর্ডধারী নেই। গ্যালারী আরো দেখুন পেস্ট্রির তালিকা ফিলিস্তিনি রন্ধনপ্রণালী ফিলো কাতায়েফ, একটি ডাম্পিংয়ের মত মিস্টান্ন যাতে কিছু একই উপাদান থাকে তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক আলবেনীয় রন্ধনশৈলী লেভান্তনীয় রন্ধনশৈলী জর্ডানি রন্ধনশৈলী ইরানি রন্ধনশৈলী মিশরীয় রন্ধনশৈলী উসমানীয় রন্ধনশৈলী অপর্যালোচিত অনুবাদসহ পাতা
https://en.wikipedia.org/wiki/Knafeh
Knafeh
Knafeh (Arabic: كنافة) is a traditional Middle Eastern dessert, made with spun pastry called kataifi, soaked in a sweet, sugar-based syrup called attar, and typically layered with cheese, or with other ingredients such as clotted cream, pistachio or nuts, depending on the region. It is popular in the Middle East. In Arabic, the name may refer to the string pastry itself, or to the entire dessert dish. In Turkish, the string pastry is known as tel kadayıf, and the cheese-based dessert that uses it as künefe. In Turkey, it is called künefe. In the Balkans, the shredded dough is similarly known as kadaif/cataif, and in Greece as kadaifi, and is the basis of various dishes rolled or layered with it, including dessert pastries with nuts and sweet syrups.
1464532
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2%20%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A6%20%E0%A6%96%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A4
আব্দুল আহাদ খরোত
আব্দুল আহাদ খারোত (জন্ম ১৯২৬) একজন আফগান প্রাক্তন ফুটবলার, যিনি জাতীয় ফুটবল দলেরও সদস্য ছিলেন। তিনি ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমসে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। খারোত মাহমুদিয়েহ এফসির হয়েও খেলেছেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯২৬-এ জন্ম সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি পুরুষ ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড় জন্মস্থান অনুপস্থিত ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার আফগান পুরুষ ফুটবলার আফগানিস্তানের অলিম্পিক ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Abdul_Ahad_Kharot
Abdul Ahad Kharot
Abdul Ahad Kharot (born 1926) is an Afghan former footballer who was also a member of the national football team. He competed at the 1948 Summer Olympic Games. Kharot also played for Mahmoudiyeh F.C.
1464533
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A6%20%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A4
মোহাম্মদ আনোয়ার খারোত
মোহাম্মদ আনোয়ার খারোত ছিলেন একজন আফগান ফুটবলার, যিনি আফগানিস্তানের জাতীয় ফুটবল দলের হয়েও খেলেছেন। তিনি ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমসে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক জন্মের বছর অনুপস্থিত সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি পুরুষ ফুটবল ফরোয়ার্ড ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার আফগান পুরুষ ফুটবলার আফগানিস্তানের অলিম্পিক ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Mohamed_Anwar_Kharot
Mohamed Anwar Kharot
Mohammad Anwar Kharot was an Afghan footballer who also played for Afghanistan's national football team. He competed at the 1948 Summer Olympic Games.
1464534
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A6%20%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%AE%20%E0%A6%98%E0%A6%B0%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%87
মোহাম্মদ ইব্রাহিম ঘরজাই
মোহাম্মদ ইব্রাহিম ঘরজাই ছিলেন একজন আফগান ফুটবলার এবং আফগানিস্তানের জাতীয় ফুটবল দলের সদস্য। তিনি ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক Sport-Reference জন্মস্থান অনুপস্থিত সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি পুরুষ ফুটবল রক্ষণভাগের খেলোয়াড় জন্মের বছর অনুপস্থিত ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার আফগান পুরুষ ফুটবলার আফগানিস্তানের অলিম্পিক ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Mohamed_Ibrahim_Gharzai
Mohamed Ibrahim Gharzai
Mohamed Ibrahim Gharzai was an Afghan footballer and a member of Afghanistan's national football team. He competed at the 1948 Summer Olympics.
1464535
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A6%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%87
ইয়ার মোহাম্মদ বারাকজাই
ইয়ার মোহাম্মদ বারাকজাই (জন্ম ১৯২৩) ছিলেন একজন আফগান ফুটবলার এবং জাতীয় ফুটবল দলের একজন সদস্য যিনি ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমসে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তথ্যসূত্র ১৯২৩-এ জন্ম সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি ১৯৫১ এশিয়ান গেমসের ফুটবলার পুরুষ ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড় ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার আফগান পুরুষ ফুটবলার আফগানিস্তানের অলিম্পিক ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Yar_Mohammed_Barakzai
Yar Mohammed Barakzai
Yar Mohammad Barakzai (born 1923) was an Afghan footballer and a member of the national football team who competed at the 1948 Summer Olympic Games.
1464536
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2%20%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%89%E0%A6%B0%20%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A7%80
আব্দুল শাকউর আজীমী
আব্দুল শাকৌর আজিমি (জন্ম ১৯২৩) একজন আফগান ফুটবলার এবং আফগানিস্তানের জাতীয় ফুটবল দলের সদস্য ছিলেন। তিনি ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমসে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯২৩-এ জন্ম সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি পুরুষ ফুটবল মধ্যমাঠের খেলোয়াড় ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার আফগান পুরুষ ফুটবলার উইকিউপাত্ত থেকে উপাত্তসহ ক্রীড়া সংযোগ ব্যবহার করা নিবন্ধ আফগানিস্তানের অলিম্পিক ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Abdul_Shacour_Azimi
Abdul Shacour Azimi
Abdul Shacour Azimi (born 1923) was an Afghan footballer and a member of Afghanistan's national football team. He competed at the 1948 Summer Olympic Games.
1464539
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A6%20%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%86%E0%A6%AB%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B2
মোহাম্মদ আনোয়ার আফজাল
মোহাম্মদ আনোয়ার আফজাল (জন্ম ১৯২৬) একজন আফগান প্রাক্তন ফুটবলার, যিনি জাতীয় ফুটবল দলের সদস্য ছিলেন। তিনি ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমসে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯২৬-এ জন্ম সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি পুরুষ ফুটবল ফরোয়ার্ড ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার আফগান পুরুষ ফুটবলার উইকিউপাত্ত থেকে উপাত্তসহ ক্রীড়া সংযোগ ব্যবহার করা নিবন্ধ আফগানিস্তানের অলিম্পিক ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Mohammad_Anwar_Afzal
Mohammad Anwar Afzal
Mohammad Anwar Afzal (born 1926) is an Afghan former footballer, who was a member of the national football team. He competed at the 1948 Summer Olympic Games.
1464541
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%A1%20%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B8
হ্যারাল্ড অ্যামব্রোস
হ্যারাল্ড অ্যামব্রোস (জন্ম ১৯ মার্চ ১৯৮০) একজন অস্ট্রীয় অশ্বারোহী। তিনি ২০০৪, ২০০৮ ও ২০১২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ব্যক্তিগত ইভেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। অ্যামব্রোস লিঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯৮০-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি উইকিউপাত্ত থেকে উপাত্তসহ ক্রীড়া সংযোগ ব্যবহার করা নিবন্ধ অস্ট্রিয়ার অলিম্পিক অশ্বারোহী অস্ট্রীয় পুরুষ অশ্বারোহী ২০০৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের অশ্বারোহী ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের অশ্বারোহী ২০১২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের অশ্বারোহী ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের অশ্বারোহী
https://en.wikipedia.org/wiki/Harald_Ambros
Harald Ambros
Harald Ambros (born 19 March 1980 in Linz, Austria) is an Austrian equestrian. He competed in the Individual eventing at the 2004, 2008 and 2012 Summer Olympics. Ambros was born in Linz.
1464548
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2%20%E0%A6%97%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%B0%20%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AB%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%87
আব্দুল গফুর ইউসুফজাই
আব্দুল গফুর ইউসুফজাই ছিলেন একজন আফগান ফুটবলার, যিনি আফগানিস্তানের জাতীয় ফুটবল দলেও খেলেছেন। তিনি ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমসে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক জন্মের বছর অনুপস্থিত সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি ১৯৫১ এশিয়ান গেমসের ফুটবলার পুরুষ ফুটবল ফরোয়ার্ড ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার আফগানিস্তানের অলিম্পিক ফুটবলার আফগান পুরুষ ফুটবলার এশিয়ান গেমসে আফগানিস্তানের প্রতিযোগী
https://en.wikipedia.org/wiki/Abdul_Ghafoor_Yusufzai
Abdul Ghafoor Yusufzai
Abdul Ghafoor Yusufzai was an Afghan footballer, who also played in Afghanistan's national football team. He competed at the 1948 Summer Olympic Games.
1464549
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2%20%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A6%20%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%95
আব্দুল হামিদ তাজিক
আবদুল হামিদ তাজিক (জন্ম ১৯২৩) ছিলেন একজন আফগান ফুটবলার এবং জাতীয় ফুটবল দলের সদস্য। তিনি ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমসে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক ১৯২৩-এ জন্ম সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি পুরুষ ফুটবল ফরোয়ার্ড ১৯৪৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার আফগানিস্তানের অলিম্পিক ফুটবলার আফগান পুরুষ ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Abdul_Hamid_Tajik
Abdul Hamid Tajik
Abdul Hamid Tajik (born 1923) was an Afghan footballer and a member of the national football team. He competed at the 1948 Summer Olympic Games.
1464552
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%20%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AB%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1%20%28%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A1%20%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%80%29
উইলিয়াম ক্রফোর্ড (ট্রেড ইউনিয়নবাদী)
উইলিয়াম ক্রফোর্ড (১৮৩৩ - ১ জুলাই ১৮৯০) একজন ইংরেজ খনি শ্রমিক, ট্রেড ইউনিয়নবাদী এবং একজন উদার রাজনীতিবিদ ছিলেন। ক্রফোর্ড কুলারকোটস নর্থম্বারল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১০ বছর বয়স থেকে হার্টলি কয়লা খনিতে কাজ করেন। ১৮৬২ সালে তিনি সক্রিয়ভাবে নর্থম্বারল্যান্ড খনি মালিকদের বার্ষিক নিয়োগের ব্যবস্থা চাপানোর প্রচেষ্টার বিরোধিতা করেন। তিনি ১৮৬৩ সালে ডারহাম মাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি হন, এবং ডারহাম মাইনার্স গালাতে প্রায়শই বক্তৃতা করেন তিনি সংক্ষিপ্তভাবে বিচ্ছিন্ন নর্থম্বারল্যান্ড মাইনার্স মিউচুয়াল কনফিডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি ছিলেন। ১৮৮৫ সালে ক্রফোর্ড মিড ডারহামের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং ৫৭ বছর বয়সে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই আসনটি ধরে রাখেন। ১৮৮৯ থেকে ১৮৯০ সাল পর্যন্ত তিনি মাইনিং ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের সদস্য ছিলেন। ক্রফোর্ড ডারহামের সম্মানিত বেডে কলেজের প্রধান প্রবর্তক ছিলেন এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এর কোষাধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ১৯শ শতাব্দীর ব্রিটিশ ব্যবসায়ী যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮৬-১৮৯২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮৫-১৮৮৬ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৮৯০-এ মৃত্যু ১৮৩৩-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/William_Crawford_(trade_unionist)
William Crawford (trade unionist)
William Crawford (1833 – 1 July 1890) was an English miner, trade unionist, and a Liberal politician. Crawford was born at Cullercoats Northumberland and worked in Hartley Coal Mines from the age of 10. In 1862 he actively opposed the attempt of the Northumberland mine owners to impose the system of yearly hiring. He became Secretary of the Durham Miners' Association in 1863, and spoke frequently at the Durham Miner's Gala He was briefly secretary of the breakaway Northumberland Miners' Mutual Confident Association. In 1885 Crawford was elected Member of Parliament for Mid Durham and held the seat until his death aged 57. From 1889 to 1890 he was a member of the Institute of Mining Engineers. Crawford was a chief promoter of the College of the Venerable Bede, Durham and acted as its treasurer until his death.
1464556
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%B8%20%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95
চার্লস ফেনউইক
চার্লস ফেনউইক (৫ মে ১৮৫০ - ২০ এপ্রিল ১৯১৮) ছিলেন একজন ব্রিটিশ ট্রেড ইউনিয়নিস্ট এবং লিবারেল-লেবার রাজনীতিবিদ যিনি ১৮৮৫ থেকে ১৯১৮ সাল পর্যন্ত হাউস অফ কমন্সে বসেছিলেন ফেনউইক নর্থম্বারল্যান্ডের ক্রামলিংটনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং ১০ বছর বয়সে একজন কয়লা খনি শ্রমিক হয়েছিলেন। ১৮৬৩ সালে তিনি ইউনিয়নে যোগ দেন এবং ধীরে ধীরে নর্থম্বারল্যান্ড মাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন, তার স্থানীয় ইউনিয়নের মধ্যে বিশিষ্ট হয়ে ওঠেন। তিনি একজন আদিম মেথডিস্ট প্রচারকও হয়েছিলেন। ১৮৮৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে, ফেনউইক ৩,১৫৫ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সাথে ওয়ানসবেকের জন্য লিব-ল্যাব সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আসনটি ধরে রেখেছিলেন এবং হাউস অফ কমন্সে ৫০০ টিরও বেশি অবদান রেখেছিলেন। ১৮৯০ সালে, ফেনউইক ট্রেডস ইউনিয়ন কংগ্রেস (TUC)-এর সংসদীয় কমিটির সেক্রেটারি নির্বাচিত হন - যে পদটি পরে সাধারণ সম্পাদক হয়। এইট আওয়ার বিলের সোচ্চার বিরোধী হওয়া সত্ত্বেও ১৮৯৪ সাল পর্যন্ত তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। যদিও ফেনউইকের ইউনিয়ন ১৯০৭ সালে লেবার পার্টির সাথে অধিভুক্ত হয়েছিল, ফেনউইক নিজে যোগ দিতে অস্বীকার করেছিলেন এবং লিবারেল পার্টির সাথে যুক্ত ছিলেন। তা সত্ত্বেও, তিনি ১৯০৬ সালের দুটি সাধারণ নির্বাচনে তার আসনটি ধরে রেখেছিলেন। 1911 সালে প্রিভি কাউন্সিলর হন। তিনি ২০ এপ্রিল ১৯১৮ সালে ৬৭ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগে সংসদ থেকে সরে দাঁড়ানোর তাঁর অভিপ্রায় ঘোষণা করেছিলেন। দুই দিন পরে, স্থানীয় সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে ফেনউইক সম্পর্কে বলা হয়েছিল যে "তিনি যাদের মধ্যে জন্মগ্রহণ করেছিলেন তাদের অবস্থার উন্নতি করার জন্য তিনি জীবন শুরু করেছিলেন", এবং "উত্তর খনি শ্রমিকের বৈশিষ্ট্যগুলি উচ্চ মাত্রায় ধারণ করেছিলেন - সাধারণ বোধ, এবং ন্যায়বিচারের প্রতি ভালবাসা।" মন্তব্য তথ্যসূত্র যুক্তরাজ্যের প্রিভি কাউন্সিলের সদস্য ১৯১৮-এ মৃত্যু ১৮৫০-এ জন্ম যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০-১৯১৮ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০৬-১৯১০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০০-১৯০৬ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯৫-১৯০০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯২-১৮৯৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮৬-১৮৯২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮৫-১৮৮৬ লিবারেল-লেবার (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য
https://en.wikipedia.org/wiki/Charles_Fenwick
Charles Fenwick
Charles Fenwick (5 May 1850 – 20 April 1918) was a British trade unionist and Liberal–Labour politician who sat in the House of Commons from 1885 to 1918. Fenwick was born in Cramlington, Northumberland, and became a coal miner at the age of 10. In 1863 he joined the union and gradually became prominent within the Northumberland Miners' Association, his local union. He also became a Primitive Methodist preacher. At the 1885 general election, Fenwick was elected as the Lib–Lab Member of Parliament for Wansbeck with a majority of 3,155. He held the seat until his death and made over 500 contributions in the House of Commons. In 1890, Fenwick was elected Secretary of the Parliamentary Committee of the Trades Union Congress (TUC) – the post which later became the General Secretary. He held the position until 1894, despite being a vociferous opponent of the Eight Hour Bill. Although Fenwick's union affiliated to the Labour Party in 1907, Fenwick himself refused to join, and remained affiliated to the Liberal Party. Nevertheless, he retained his seat at the two general elections of 1906 on was made a Privy Councillor in 1911. He announced his intention to stand down from Parliament shortly before his death on 20 April 1918, aged 67. Two days later, it was said of Fenwick in a local newspaper report that "he set out in life to improve the condition of the people among whom he was born", and "possessed in a high degree the traits of a Northern miner – common sense, and a love of justice".
1464559
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE
ভিক্টোরিয়া বেকহ্যাম
ভিক্টোরিয়া ক্যারোলিন বেকহ্যাম ( ; জন্ম ১৭ এপ্রিল ১৯৭৪) একজন ইংরেজ বেশভূষা নকশাকার, সঙ্গীতশিল্পী এবং টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব। তিনি ১৯৯০-এর দশকে স্পাইস গার্লস নামের মেয়েদের সঙ্গীত দলের সদস্য হিসাবে সুপরিচিত হয়ে ওঠেন, যেখানে তাকে ডাকনাম দেওয়া হয়েছিল পোশ স্পাইস। বিশ্বব্যাপী ১০০ মিলিয়নেরও বেশি রেকর্ড বিক্রি হওয়ার সাথে, দলটি সর্বকালের সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া নারী দলে পরিণত হয়েছে। ২০০১ সালে স্পাইস গার্লস বিভক্ত হওয়ার পরে, বেকহ্যাম ভার্জিন রেকর্ডসের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেন, যেখানে তিনি তার স্ব-শিরোনামযুক্ত প্রথম একক অ্যালবাম প্রকাশ করেন, যা দুটি ইউকে শীর্ষ ১০ একক তৈরি করেছিল। বেকহ্যাম আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত স্টাইল আইকন এবং ফ্যাশন ডিজাইনার হয়ে উঠেছেন। তিনি প্রাক্তন ফুটবলার ডেভিড বেকহ্যামকে বিয়ে করেছেন এবং ব্রুকলিন এবং রোমিও সহ তাদের চারটি সন্তান রয়েছে। মে ২০১৯ পর্যন্ত, এই দম্পতির যৌথ সম্পদের পরিমাণ অনুমান করা হয়েছে £৩৫৫ মিলিয়ন পাউন্ড। জীবনের প্রথমার্ধ ডিসকোগ্রাফি ভিক্টোরিয়া বেকহ্যাম (২০০১) আরো দেখুন নারী শক্তি তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক Victoria Beckham at FMD ১৯৭৪-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি ডান্স-পপ সঙ্গীতজ্ঞ ভার্জিন রেকর্ডসের শিল্পী অফিসার্স অব দি অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার ইংরেজ সঙ্গীতশিল্পী-গীতিকার ইংরেজ পপ গায়িকা ইংরেজ বেশভূষাশৈলী নকশাবিদ জার্মান বংশোদ্ভূত ইংরেজ ব্যক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইংরেজ প্রবাসী ২১শ শতাব্দীর ইংরেজ গায়ক ২১শ শতাব্দীর ইংরেজ গায়িকা ২১শ শতাব্দীর ইংরেজ ব্যবসায়ী ২১শ শতাব্দীর ব্রিটিশ ব্যবসায়ী ২০শ শতাব্দীর ইংরেজ সঙ্গীতশিল্পী এইচকার্ডের সাথে নিবন্ধসমূহ ব্রিটিশ নারী বেশভূষা নকশাকার ব্রিটিশ কসমেটিক ব্যবসায়ী ব্রিটিশ নারী ব্লগার স্পাইস গার্লস সদস্য ইংরেজ নারী সঙ্গীতশিল্পী-গীতিকার ইংরেজ নৃত্যশিল্পী সঙ্গীতজ্ঞ ফ্যাশনে ইংরেজ ব্যবসায়ী ইংরেজ ব্লগার ২১শ শতাব্দীর ইংরেজ নারী ব্যবসায়ী ২০শ শতাব্দীর ইংরেজ গায়িকা
https://en.wikipedia.org/wiki/Victoria_Beckham
Victoria Beckham
Victoria Caroline Beckham (née Adams; born 17 April 1974) is an English fashion designer, singer, and television personality. She rose to prominence in the 1990s as a member of the girl group the Spice Girls, in which she was nicknamed Posh Spice. With over 100 million records sold worldwide, the group became the best-selling female group of all time. After the Spice Girls split in 2001, Beckham was signed to Virgin Records, in which she released her self-titled debut solo album, which produced two UK Top 10 singles. Beckham has also become an internationally recognised style icon and fashion designer. She is married to former association football player David Beckham, and they have four children, including Brooklyn and Romeo. As of May 2019, the couple's joint wealth is estimated at £355 million. Beckham has starred in five official documentaries and reality shows, including Victoria's Secrets (2000), Being Victoria Beckham (2002), The Real Beckhams (2003), Victoria Beckham – A Mile In Their Shoes (2004), and Victoria Beckham: Coming to America (2007). She has since made a cameo appearance in an episode of Ugly Betty (2007), and been a guest judge on Project Runway (2008), Germany's Next Topmodel (2009), and American Idol (2010). Following high-profile collaborations with other brands, she launched an eponymous label in 2008, and a lower-priced (diffusion) label in 2011. The Victoria Beckham label was named designer brand of the year in the UK in 2011; in 2012 the brand was assessed as the star performer in the Beckham family's business interests. Writing in the Daily Telegraph in 2011, Belinda White noted that the transition from WAG to fashion designer had been more successful than most had predicted, saying: "She has gathered a significant celebrity following and won over the scathing fashion pack who now clamour for a ticket to her bi-annual show at New York Fashion Week." Beckham was appointed an OBE in the 2017 New Year Honours for services to the fashion industry.
1464560
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%98%E0%A6%A8%20%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A7
ঘন দুধ
ঘন দুধ বা কনডেন্সড মিল্ক () হল গরুর দুধ যেখান থেকে পানি সরানো হয়েছে (প্রায় ৬০%)। এটি প্রায়শই চিনি যোগ করা অবস্থায় পাওয়া যায়, মিষ্টি কনডেন্সড মিল্কের আকারে, এই পরিমাণে যে "কনডেন্সড মিল্ক" এবং "মিষ্টি কনডেন্সড মিল্ক" শব্দগুলি প্রায়শই বিনিময়যোগ্যভাবে ব্যবহৃত হয়। মিষ্টি কনডেন্সড মিল্ক একটি খুব ঘন, মিষ্টি পণ্য, যা টিনজাত করা হলে এবং খোলা না হলে হিমায়ন ছাড়াই বছরের পর বছর স্থায়ী হতে পারে। পণ্যটি অনেক দেশে বহুবিধ মিষ্টান্ন খাবারে ব্যবহৃত হয়। এর একটি সম্পর্কিত পণ্য বাষ্পীভূত দুধ, যা একটি দীর্ঘ সংরক্ষণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে তৈরি করা হয়, তাতে মিষ্টি যোগ করা হয় না। বাষ্পীভূত দুধ কিছু দেশে অমিষ্ট কনডেন্সড মিল্ক নামে পরিচিত। ইতিহাস আরো দেখুন বেকড দুধ গুঁড়ো দুধ তথ্যসূত্র শুকনো খাবার দুধ ভিত্তিক পানীয় টিনজাত খাবার
https://en.wikipedia.org/wiki/Condensed_milk
Condensed milk
Condensed milk is cow's milk from which water has been removed (roughly 60% of it). It is most often found with sugar added, in the form of sweetened condensed milk, to the extent that the terms "condensed milk" and "sweetened condensed milk" are often used interchangeably today. Sweetened condensed milk is a very thick, sweet product, which when canned can last for years without refrigeration if not opened. The product is used in numerous dessert dishes in many countries. A related product is evaporated milk, which has undergone a lengthier preservation process because it is not sweetened. Evaporated milk is known in some countries as unsweetened condensed milk.
1464567
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%81%20%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF
পাণ্ডু সংস্কৃতি
পাণ্ডু সংস্কৃতি পূর্ব ভারতের একটি তাম্রযুগীয় প্রত্নতাত্ত্বিক সংস্কৃতি (খ্রিস্টপূর্ব ১৬০০ থেকে ৭৫০)। এটি ছোটনাগপুর মালভূমির পাদদেশ থেকে ভাগীরথী-হুগলি নদী অববাহিকা পর্যন্ত বিস্তৃত, যা আধুনিককালের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ বা রাঢ় এবং উপকূলীয় অঞ্চলের উল্লেখযোগ্য অংশ জুড়ে রয়েছে; উত্তরে বীরভূম থেকে দক্ষিণে পূর্ব মেদিনিপুর পর্যন্ত। পাণ্ডুর বসতিগুলির বেশিরভাগই ছিল ছোট আকারের, প্রধানত অজয়, দামদর ও রূপনারায়ণ হুগলী নদী উপত্যকায় কেন্দ্রীভূত। তাম্র-প্রস্তর সংস্কৃতির সমৃদ্ধ পর্বে পর্যায়ে (খ্রিস্টপূর্ব ১০০০) প্রধান বসতিগুলির মধ্যে পাণ্ডু রাজার ঢিবি, মহিষাদল ও তমলুক উল্লেখযোগ্য। এগুলি পরবর্তী সিন্ধু ও বৈদিক যুগের সমসাময়িক। পাণ্ডু সংস্কৃতি বিস্তৃতভাবে কৃষিকাজের উপর নির্ভরশীল ছিল। ধানের উপস্থিতি পূর্ব ভারত ও বাংলায় ধান চাষ ও কৃষিকাজের সূচনার প্রমাণ প্রদান করে। তাম্র-প্রস্তর যুগের শেষ পর্যায় থেকে, লোহার ব্যবহার শুরু হয়েছিল। বিভিন্ন বসতি থেকে কাদামাটির মেঝে, নলখাগড়া ও কাদামাটির কাঠামোগত অবশেষ, এবং গর্ত-মজুদ ভাণ্ডার নথিভুক্ত করা হয়েছে। এই সংস্কৃতির বসতিগুলি দ্বিতীয় নগরায়ন সূচনাকালে দুর্বল ও ধ্বংস হয়, পরিবর্তে বদ্বীপ অঞ্চলে নতুন নতুন বসতি ও বাণিজ্যকেন্দ্রের উদ্ভব ঘটেছিল। পণ্ডিতগণের মতে এই বসতিগুলি ধ্বংসের প্রধান কারণগুলি হল জনবসতিগুলিতে জলের প্রাপ্যতার অভাব ও নদীর নাব্যতা হ্রাস। প্রযুক্তি এবং বস্তুগত সংস্কৃতি পাণ্ডু সংস্কৃতি তার বসতি, মৃৎপাত্র এবং ধান চাষের দ্বারা পরিচিত, যা প্রত্নতাত্ত্বিক অবশেষে সংরক্ষিত। তার শীর্ষে এটি ছিল সেই সময়ের পূর্ব ভারতের সবচেয়ে প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত সমাজগুলির মধ্যে একটি, সিরামিক উৎপাদন, আবাসন নির্মাণ ও কৃষি উৎপাদনের জন্য নতুন কৌশল বিকাশ করে (যদিও এগুলো টিকে থাকেনি)। বসতি সামগ্রিক আকারের পরিপ্রেক্ষিতে, পূর্ব বর্ধমান জেলার পাণ্ডুরাজার ঢিবি বা বীরভূম জেলার মহিষদল-এর মতো কিছু প্রত্নখ্রত্র প্রত্নক্ষেত্রগুলি ব্যতীত বেশিরভাগ বসতি ছিল খুবই ছোট আকারের, এবং এই ছোট বসতিগুলি বৃহৎ বসতিগুলির মত অধিক সময় ধরে স্থায়ী ছিল না। এই বসতিগুলি নদীর তীরবর্তী ছিল; অনুমান করা হয় যে নদীর তীরে বসতি স্থাপনের প্রধান কারণগুলি ছিল নদী উপত্যকার উর্বর জমি ও জলের যোগান। প্রত্নতাত্ত্বিকরা এই সকল প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ থেকে বিপুল সংখ্যক প্রত্নবস্তু আবিষ্কার করেছেন। পশ্চিমবঙ্গর রাজ্য প্রত্নতত্ত্ব যাদুঘর সহ কলকাতাস্থিত জাদুঘরে পাণ্ডু সংস্কৃতির প্রত্নবস্তুর বৃহত্তম সংগ্রহ পাওয়া যায়। যাইহোক, অঞ্চল জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অনেক স্থানীয় জাদুঘরে প্রত্নবস্তুর ছোট সংগ্রহ রাখা হয়। পাণ্ডুর বসতিসমূহের বাড়িগুলি বিভিন্ন সাধারণ উপায়ে নির্মিত হয়েছিল: ওয়াটল ও ডাব এই বসতিগুলিতে মাটির ঘর ছিল, যেগুলির চিহ্নগুলি সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। এই সংস্কৃতির সদস্যরা তাদের বাড়ির মেঝে পোড়া ভুসি ও মাটির আস্তরণ দিয়ে সজ্জিত করতেন। নিঃসন্দেহে বাড়িগুলি সহজ ও পচনশীল উপাদান দিয়ে নির্মিত হত, এবং মেঝেতে প্রচুর পরিমাণে ছাইয়ের উপস্থিতি তাদের অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকির ইঙ্গিত দেয়। কৃষিকাজ তাম্রাশ্মীয় বসতিগুলির অবস্থান থেকে মনে হয় যে প্রতিটি বসতির নিজস্ব কৃষিক্ষেত্র ছিল। নদীর ধারে তাদের গ্রাম স্থাপন করে, বিশেষ করে নিচু জমিতে এবং প্লাবনভূমিতে, তাম্রাশ্মীয় কৃষকরা উর্বর মাটিকে কাজে লাগাতে সক্ষম হয়েছিল। সম্ভবত স্থায়ী বসতি স্থাপনের জন্য নদীর ধারে সবচেয়ে বেশি উৎপাদনশীল অঞ্চল নির্বাচন করাও ইঙ্গিত দেয় যে এই গ্রামবাসীরা নিশ্চিত করেছে যে একই জমিতে ক্রমাগত ফসল ও শস্যের বৃদ্ধি মাটির অবসান ঘটাবে যদি কৃষি অঞ্চলগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করা না হয় এবং বন্যার মাধ্যমে বার্ষিক সমৃদ্ধ করা না হয়। . তাম্রাশ্মীয় কৃষকদের প্রধান পেশা ছিল কৃষি, যা পাণ্ডু রাজার ঢিবি ও মহিষদলে প্রচুর পরিমাণে পোড়া ধানের উপস্থিতি থেকে স্পষ্ট হয়। চাষকৃত প্রজাতিটি ছিল ওরিজা স্যাটিভা কিন্তু এই কৃষকরা এর বন্য বংশধরদেরও চাষ করেছিল। ধান সংরক্ষণের জন্য শস্যাগার ছিল, যেগুলি ছিল সম্পূর্ণরূপে উন্মুক্ত ধরনের। মহিষদলে এই ধরনের দুটি শস্যাগার পাওয়া গিয়েছে; যেগুলি ১.২৫ মিটার গভীরতার সহ ১.২৮ মিটার ব্যাস সম্পন্ন প্রতিটি শস্যাগারে ৯০০ কেজি ধান থাকতে পারে এবং অনুমান করে যে এই বসতিতে এক সময়ে এরকম ২০ টি শস্যাগার ছিল। মৃৎপাত্র এই সংস্কৃতি মৃৎপাত্র স্থানীয় কাদামাটি থেকে তৈরি হয়েছিল। মৃৎপাত্র তইরিরিতে তৈরিতে তাদের কাজ অনেক বেশি চিত্তাকর্ষক। বিভিন্ন ধরনের মৃৎপাত্রের মধ্যে রয়েছে বাটি, বেসিন, থালা-বাসন, ফুলদানি, ঢাকনা ও বয়াম, কলস ইত্যাদি, যা সংরক্ষণ, পান, পরিবেশন, রান্না ও ধর্মীয় উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হত। মৃৎপাত্রের আকৃতি ও আকার যথেষ্ট ভিন্ন ছিল। একরঙা ও পলিক্রোম মৃৎপাত্র উভয়ই আবির্ভূত হয়েছিল, যাতে কালো-লাল, লাল, কালো স্লিপড এবং ধূসর রঙের বিভিন্ন শেড অন্তর্ভুক্ত ছিল। কালো পৃষ্ঠে সাদা রঙ্গক, সরল ব্যান্ড, স্বস্তিকা এবং কিছু অন্যান্য নকশায় মৃৎশিল্পের অলঙ্করণ চ্যালকোলিথিক কৃষকদের বৈষয়িক সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য ও জটিলতার স্তরের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। সমাধি বসতিগুলির মৃতদেহ সমাধিস্থ করার তিন ধরনের প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে, এগুলি হল ক) বর্ধিত সমাধি, খ) খণ্ডিত দেহাংশের সমাধি ও গ) পাত্র-কবর। তবে এটি জানা যায়নি যে সমাধির বিভিন্নতা অবস্থার পার্থক্যের লক্ষণ নাকি সম্প্রদায়ের মধ্যে বা সম্প্রদায়ের মধ্যে গোষ্ঠীর মধ্যে মৃতদের দাফন চিকিত্সার পার্থক্যের সাথে সম্পর্কিত। সমাধিগুলিতে ব্যক্তির ব্যবহার্য কোনও বস্তু বা পণ্যের উপস্থিত পাওয়া যায়নি, যার ফলে মৃত ব্যক্তির স্বতন্ত্র তাৎপর্য সনাক্ত করা অসম্ভব করে তোলে। পান্ডুরাজার ঢিবির সমাধিতে মৃৎদেহকে পূর্ব-পশ্চিম দিকে শায়িত দেখায় যেখানে হরাইপুর সমাধিস্থলে মৃতদের অভিমুখ উত্তর-দক্ষিণে। যার ফলে অনুমান করা যে এই সংস্কৃতির জনগণের মধ্যে মৃৎদেহকে সমাধিস্থ করার ক্ষেত্রে মৃৎদেহের অভিমুখের ধারণা ও বিশ্বাসের উদ্ভব ঘটেনি। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ এশিয়ার তাম্রাশ্মীয় সংস্কৃতি
https://en.wikipedia.org/wiki/Pandu_culture
Pandu culture
The Pandu culture is an archaeological culture from the chalcolithic period of India, spanning around 1600 BC to 750 BC. The type site is Pandu Rajar Dhibi, where black and red ware and tools made from bone and copper were found alongside remains of human body. It extends from the foothills of the Chota Nagpur Plateau to the Bhāgirathi-Hooghly river basin, covering a considerable part of southwestern or Rarh and coastal regions of modern-day West Bengal; from Birbhum in the north to Purba Medinipur in the south. Most of the Pandu settlements were small-scale, mainly concentrated in the Ajay, Damodar and Rupnarayan, Hooghly river valleys. Major settlements during the peak phase of this Chalcolithic culture (1000 BC) include Pandu Rajar Dhibi, Mahisdal, Mangalkot, Bharatpur, Dihar, Baneshwardanga, Pakhanna and Tamluk. These were contemporary with the later Harappan and Vedic period. The Pandu culture was extensively dependent on agriculture. The presence of rice provides evidence of the beginning of rice cultivation and agriculture in eastern India and Bengal. From the late phase of Chalcolithic, iron began to be used. Clay floors, reed and clay structural remains, and pit-stocks have been documented from various settlements. Structural remains in the form of mud-rammed floor, reed impressed clay chunks, and pit-silos are recorded at several sites indicating wattle-and-daub structure. These cultural settlements were weakened and destroyed when the Second Urbanization began, and new settlements and trade centers emerged in the delta region.
1464568
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9B%E0%A7%87
বন্ধু মায়া লাগাইছে
বন্ধু মায়া লাগাইছে ২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত আবু সুফিয়ান পরিচালিত বাংলা ভাষার বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। প্রধান ভূমিকায় সাদেক বাচ্চু, রাশেদা চৌধুরী, সাইফ খান, নিপুণ, কাবিলা, মিজু আহমেদ ও রেহানা জলি। এই চলচ্চিত্রে প্রখ্যাত বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের বিখ্যাত গান বন্ধে মায়া লাগাইছে গানের সুর ব্যবহার করা হয়েছে। এটি সাইফ খান অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র। পটভূমি অভিনয়শিল্পী সাইফ খান - আকাশ নিপুণ - মাটি সঞ্জয় রাজ শিল্পী সাদেক বাচ্চু কাবিলা রেহানা জলি রাশেদা চৌধুরী গুলশান আরা সাজু মেহেদী নাঈম মিজান আব্বাস ববি কাজল পুরি মিথিলা পাপড়ি ব্রুসলি হাবিব শাজাহান নাসির নওশাদ রাজ সৃষ্ঠি মামুন রাত্রী মিজু আহমেদ সঙ্গীত বন্ধু মায়া লাগাইছে চলচ্চিত্রের সব কয়টি গান লিখেন ও সুর করেন পরিচালক আবু সুফিয়ান নিজেই। সংগীত তৈরি করেন ইমন সাহা। উল্লেখ্য এই চলচ্চিত্রের প্রধান গান বন্ধু মায়া লাগাইছে গানটির সুরকার প্রখ্যাত বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম ও বিখ্যাত গান বন্ধে মায়া লাগাইছে থেকে নেয়া। কন্ঠশিল্পী বন্ধু মায়া লাগাইছে চলচ্চিত্রে গানে কন্ঠ দেন বিখ্যাত কন্ঠশিল্পীগণ। রুনা লায়লা এন্ড্রু কিশোর মমতাজ বেগম কনকচাঁপা পলাশ সাজ্জাদ মনির খান তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ২০০৯-এর চলচ্চিত্র ২০০৯-এর নাট্য চলচ্চিত্র ২০১০-এর দশকের বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র বাংলা ভাষার বাংলাদেশী চলচ্চিত্র বাংলাদেশী প্রণয়ধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র আবু সুফিয়ান পরিচালিত চলচ্চিত্র
null
null
null
1464569
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%96%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2%20%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B6
পঞ্চখণ্ডের পাল বংশ
পঞ্চখণ্ডের পাল বংশ হল একটি সম্ভ্রান্ত বাঙালি জমিদার পরিবার যারা সিলেটে বসবাস করতেন। রাজা কালীদাস পালের বংশধররা এখনও করিমগঞ্জে তাদের পারিবারিক দুর্গাপূজা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের বাসস্থানের নাম দিনো কুঠির। ইতিহাস   তাদের অঞ্চলের সবচেয়ে প্রাচীন গোষ্ঠীর মধ্যে, পঞ্চখণ্ডের পালরা বাংলার সাম্রাজ্য পাল রাজবংশের একটি শাখা থেকে তাদের বংশোদ্ভূত সনাক্ত করে, প্রথম মহীপালকে তাদের পূর্বপুরুষ বলে দাবি করে। সিলেটে তাদের সূচনা হয় যখন জনৈক কালিদাস পাল পঞ্চখণ্ডে (বর্তমানে বিয়ানীবাজার উপজেলা ) জমি অধিগ্রহণ করেন, এস্টেটটি তার বংশধরদের মধ্যে বংশানুক্রমিক হয়। পঞ্চখণ্ডের পালরা প্রথমে সামন্ত রাজা হিসেবে তাদের অঞ্চল শাসন করত, নিজেদেরকে রাজা উপাধি দিয়ে সাজিয়েছিল। 7ম শতাব্দীতে ( সি s CE ), পাল রাজবাড়ী এবং এর পাশে অবস্থিত বৃহৎ দীঘি কালিদাসের প্রপৌত্র বারাণসী পাল দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। যাইহোক, তিন প্রজন্ম পরে, রামজীবন পালের রাজত্বকালে, রাজ্যটি তার স্বাধীনতা হারায়, বাংলার মুসলিম সুলতানদের আধিপত্যের অধীনে আসে। এই মর্যাদা হ্রাস সত্ত্বেও, পঞ্চখণ্ডের পালরা ব্যক্তিগত জমিদার হিসাবে যথেষ্ট খ্যাতি এবং সাফল্য উপভোগ করেছিল। পালদের অধীনে, তাদের অঞ্চল (আগে খুব কম জনবসতি ছিল) উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত এবং চাষ করা হয়েছিল, যার ফলে মাহিমালদের (যারা তাদের দুই সর্দার রাঘাই এবং বাসাইয়ের নেতৃত্বে ছিল) এর মতো দলগুলিকে এই অঞ্চলে স্থানান্তরিত করেছিল। পঞ্চখণ্ডের পালরা পরবর্তী সদস্যরা তাদের দীঘি নির্মাণের পাশাপাশি তাদের হিন্দুধর্মীয় অবদানের জন্য উল্লেখযোগ্য হয়ে ওঠে, ব্রাহ্মণদের সমর্থনের পাশাপাশি হিন্দুধর্মীয় নির্মাণের মাধ্যমে। এক কনিষ্ঠ পুত্র, প্রতাপচন্দ্র পাল, "প্রচণ্ড খাঁ" নামে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং নিজের পৃথক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করেন, তার বংশধরেরা নিজেরাই বিশিষ্ট মুসলিম জমিদার হন; তার বংশধরদের মধ্যে রয়েছে বিয়ানীবাজারের কালা ও বাহাদুরপুরের মুসলিম চৌধুরী বংশ। ইতিহাসবিদ অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি এবং সৈয়দ মুর্তজা আলী কর্তৃক লিপিবদ্ধ একটি প্রবাদে পাল বংশের সাধারণ প্রাধান্য প্রদর্শিত হয়েছে: এইভাবে, পঞ্চখণ্ডের পাল বংশ, প্রচণ্ড খাঁর গোষ্ঠী এবং পৃথক জাংদার গোষ্ঠীর উল্লেখ করে প্রবাদটি বলে যে এলাকায় এই পরিবারের বাইরে অন্য কোন মিরাশদার ছিল না । পঞ্চখণ্ডের পালদের প্রভাব ব্রিটিশ যুগে অব্যাহত ছিল, মুন্সী হরিকৃষ্ণ পাল সিলেটের জেলা কালেক্টরের দেওয়ান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ব্রিটিশ সরকার তাঁর ছোট ভাই কৃষ্ণতায় দেওয়ানজীকে রায় বাহাদুর উপাধি দিয়েছিলেন। পরবর্তী পুত্র, কৃষ্ণকিশোর পালচৌধুরী "বিহানী বাজার" প্রতিষ্ঠা করেন, যেখান থেকে বিয়ানীবাজার নামটি এসেছে। আরো দেখুন নিধনপুর তাম্রলিপি, পঞ্চখণ্ড মন্তব্য তথ্যসূত্র বাংলাদেশী হিন্দু বাঙালি হিন্দু হিন্দু পরিবার ভারতীয় পরিবার বাংলাদেশী পরিবার
https://en.wikipedia.org/wiki/Pal_family
Pal family
The Pal family (Bengali: পাল বংশ; also spelt Pala) are a Bengali aristocratic family who historically held lands in what is now Sylhet, Bangladesh.
1464573
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0
রমজান সরকার
নাইব-ই-মুহতরম জনাব রমজান সরকার সাহেব রহঃ ছিলেন উনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম বাঙ্গালী স্বাধীনতা-সংগ্রামী। সরকার সাহেব জমিদার-বিরোধী পাবনা বিদ্রোহের প্রধান নেতাদের একজন। বৃহত্তর পাবনা (বর্তমান সিরাজগঞ্জ জেলার চৌহালী থানাস্থ) ঢুলিয়াবাড়ী গ্রামের সুন্নী ঘরানা সরকার বংশে জন্মগ্রহণকারী রমজান সরকার সাহেব জনাব খুদি মোল্লার প্রধানমন্ত্রীত্ত্বের অধীনে সশস্ত্র পাবনা রায়ত লীগ-এর নাইব হিসাবে ১৮৭৩ খ্রীষ্টাব্দের মে মাস থেকে শুরূ করে এই মুক্তি আন্দোলনে অগ্রনী ভূমিকা পালন করেছিলেন। তথ্যসূত্র ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন ১৯শ শতাব্দীর বাঙালি সিরাজগঞ্জ জেলার ব্যক্তি
null
null
null
1464577
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%20%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%B8%20%28%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%29
জন কেয়ার্নস (রাজনীতিবিদ)
জন কেয়ার্নস (১৮৫৯ - ২৩ মে ১৯২৩) ১৯১৮ সালের সাধারণ নির্বাচন থেকে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মরপেথের লেবার এমপি ছিলেন, যার ফলে ১৯২৩ সালের মরপেথ উপ-নির্বাচন হয়েছিল । নর্থম্বারল্যান্ডের চপিংটনে জন্মগ্রহণ করেন, কেয়ার্নস একজন কয়লা খনি হিসেবে কাজ করেন এবং নর্থম্বারল্যান্ড মাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনে সক্রিয় হন। তিনি ইউনিয়নের পূর্ণ-সময়ের আর্থিক সম্পাদক নির্বাচিত হন, নর্থম্বারল্যান্ড কয়লা বাণিজ্যে জয়েন্ট কমিটির সেক্রেটারি এবং নর্থম্বারল্যান্ড এজড মাইন ওয়ার্কার্স হোমস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তার অবসর সময়ে, কেয়ার্নস আদিম মেথডিস্ট আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন এবং অর্থ ও শিল্পের অর্থনীতি সহ বই লিখেছেন। কেয়ার্নস লেবার পার্টির সমর্থক ছিলেন, যার জন্য তিনি ১৯১৮ সালে মরপেথে নির্বাচিত হন। তিনি ১৯২৩ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। তথ্যসূত্র যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে শ্রমিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯২৩-এ মৃত্যু ১৮৫৯-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/John_Cairns_(politician)
John Cairns (politician)
John Cairns (1859 - 23 May 1923) was Labour MP for Morpeth from the 1918 general election until his death, which led to the 1923 Morpeth by-election. Born at Choppington in Northumberland, Cairns worked as a coal miner and became active in the Northumberland Miners' Association. He was elected as the full-time financial secretary of the union, also serving as secretary of the Joint Committee in the Northumberland Coal Trade, and President of the Northumberland Aged Mine Workers' Homes Association. In his spare time, Cairns was active in the Primitive Methodist movement, and wrote books including Money and Economics of Industry. Cairns was a supporter of the Labour Party, for which he was elected in Morpeth in 1918. He served until his death, in 1923.
1464579
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%20%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BF
রবার্ট স্মিলি
রবার্ট স্মিলি (১৭ মার্চ ১৮৫৭ - ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৪০) একজন স্কটিশ ট্রেড ইউনিয়নবাদী এবং লেবার পার্টির রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি কয়লা খনি শ্রমিকদের নেতা ছিলেন এবং খনি শ্রমিকদের সমর্থন লিবারেল পার্টি থেকে লেবার পার্টিতে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছিলেন। আদর্শ হিসেবে সমাজতন্ত্রের প্রতি তার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি ছিল এবং কৌশল হিসেবে জঙ্গিবাদ। আরও পড়ুন Bellamy, JM এবং J. Saville, eds. শ্রম জীবনী অভিধান (ভলিউম 3 1976) লোডস, ডেভিড, এড. ব্রিটিশ ইতিহাসের পাঠকদের গাইড (2003)2: 1190-91, ইতিহাসগ্রন্থ বহিঃসংযোগ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে শ্রমিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯৪০-এ মৃত্যু ১৮৫৭-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Robert_Smillie
Robert Smillie
Robert Smillie (17 March 1857 – 16 February 1940) was a Scottish trade unionist and Labour Party politician. He was a leader of the coal miners, and played a central role in moving support from the miners away from the Liberal Party to the Labour Party. He had a firm commitment to socialism as an ideal, and militancy as a tactic.
1464581
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%20%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%93%27%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%B0
টমাস পাওয়ার ও'কনর
টমাস পাওয়ার ও'কনর, পিসি (৫ অক্টোবর ১৮৪৮ - ১৮ নভেম্বর ১৯২৯), যিনি টিপি ও'কনর নামে পরিচিত এবং মাঝে মাঝে টে পে নামে পরিচিত ছিলেন ( টিপির নিজের উচ্চারণ অনুকরণ করে), ছিলেন একজন আইরিশ জাতীয়তাবাদী রাজনীতিবিদ এবং সাংবাদিক যিনি একজন আইরিশ জাতীয়তাবাদী রাজনীতিবিদ এবং সাংবাদিক হিসাবে কাজ করেছিলেন। প্রায় পঞ্চাশ বছর ধরে গ্রেট ব্রিটেন এবং আয়ারল্যান্ডের হাউস অফ কমন্সে সংসদ সদস্য (এমপি)। প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা ও'কনর ১৮৪৮ সালের ৫ অক্টোবর অ্যাথলোনে, কাউন্টি ওয়েস্টমিথ- এ জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একজন অ্যাথলোন দোকানদার থমাস ও'কনর এবং তার স্ত্রী তেরেসা (এনই পাওয়ার), কনট রেঞ্জার্সের একজন নন-কমিশনড অফিসারের কন্যার জ্যেষ্ঠ পুত্র। তিনি অ্যাথলোনের কলেজ অফ দ্য ইম্যাকুলেট কনসেপশন এবং কুইন্স কলেজ গালওয়েতে শিক্ষিত হন, যেখানে তিনি ইতিহাস এবং আধুনিক ভাষায় স্কলারশিপ জিতেছিলেন এবং কলেজের সাহিত্য ও বিতর্ক সোসাইটির অডিটর হিসাবে কাজ করে একজন বক্তা হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। কর্মজীবন ও'কনর ১৮৬৭ সালে ডাবলিন জার্নাল সন্ডার্স নিউজলেটারে জুনিয়র রিপোর্টার হিসেবে সাংবাদিকতায় প্রবেশ করেন। ১৮৭০ সালে, তিনি লন্ডনে চলে যান এবং ডেইলি টেলিগ্রাফের একজন সাব-এডিটর নিযুক্ত হন, মূলত ফ্রাঙ্কো-প্রুশিয়ান যুদ্ধের রিপোর্টে ফরাসি এবং জার্মান ভাষায় তার দক্ষতার উপযোগিতার কারণে। পরে তিনি দ্য নিউ ইয়র্ক হেরাল্ডের লন্ডন সংবাদদাতা হন। তিনি ১৮৯৮ থেকে ১৯১১ সাল পর্যন্ত মেইনলি অ্যাবাউট পিপল (MAP) সোসাইটি ম্যাগাজিন সংকলন করেন। ও'কনর ১৮৮০ সালের সাধারণ নির্বাচনে গালওয়ে বরোর জন্য সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন, হোম রুল লীগের প্রতিনিধি হিসাবে (যা উইলিয়াম শ'র নেতৃত্বে ছিল, যদিও কার্যত চার্লস স্টুয়ার্ট পার্নেল নেতৃত্বে ছিলেন, যিনি পার্টির নেতৃত্বে জয়লাভ করবেন। কিছুক্ষণ পরে)। ১৮৮৫ সালের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনে, তাকে গালওয়ে এবং লিভারপুল স্কটল্যান্ড নির্বাচনী এলাকা উভয়ের জন্য ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, যেখানে একটি বিশাল আইরিশ জনসংখ্যা ছিল। তিনি লিভারপুলের হয়ে বসতে বেছে নিয়েছিলেন এবং ১৮৮৫ সাল থেকে ১৯২৯ সালে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত হাউস অফ কমন্সে সেই আসনটির প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। তিনি আয়ারল্যান্ড দ্বীপের বাইরের একটি আসনে নির্বাচিত হওয়া আইরিশ জাতীয়তাবাদী দলের একমাত্র ব্রিটিশ এমপি। ১৯১৯ সালের প্রথম দিকে আইরিশ প্রজাতন্ত্রের ঘোষণা এবং ১৯২১ সালের চুক্তির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হওয়া সত্ত্বেও ও'কনর ১৯১৮, ১৯২২, ১৯২৩, ১৯২৪ এবং ১৯২৯ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এই লেবেলের অধীনে লিভারপুলে পুনরায় নির্বাচিত হন। ১৯২২ সালের শেষের দিকে আধা-স্বাধীন আইরিশ ফ্রি স্টেট। তথ্যসূত্র গ্রন্থপঞ্জি বহিঃসংযোগ Works by T. P. O'Connor at Project Gutenberg Works by or about T. P. O'Connor at Internet Archive যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-১৯৩১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০-১৯১৮ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০৬-১৯১০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০০-১৯০৬ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯৫-১৯০০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯২-১৮৯৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮৬-১৮৯২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮৫-১৮৮৬ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮০-১৮৮৫ যুক্তরাজ্যের প্রিভি কাউন্সিলের সদস্য লিভারপুলের নির্বাচনী এলাকা থেকে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-এ মৃত্যু ১৮৪৮-এ জন্ম গালওয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী পার্নেলপন্থী-বিরোধী সংসদ সদস্য হোম রুল লিগের সংসদ সদস্য আইরিশ সংসদীয় দলের সংসদ সদস্য কাউন্টি গালওয়ের নির্বাচনী এলাকা থেকে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য (১৮০১-১৯২২) জাতীয়তাবাদী দল (আয়ারল্যান্ড) এর রাজনীতিবিদ
https://en.wikipedia.org/wiki/T._P._O%27Connor
T._P._O%27Connor
null
1464591
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%A1%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%A1
আলেকজান্ডার ম্যাকডোনাল্ড
আলেকজান্ডার ম্যাকডোনাল্ড (২৭ জুন ১৮২১ - ৩১ অক্টোবর ১৮৮১) ছিলেন একজন স্কটিশ খনি শ্রমিক, শিক্ষক, ট্রেড ইউনিয়ন নেতা এবং লিব-ল্যাব রাজনীতিবিদ। পরিবার এবং শিক্ষা ম্যাকডোনাল্ড ল্যানারকশায়ারের নিউ মনকল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন, ড্যানিয়েল ম্যাকডোনাল্ড এবং তার স্ত্রী অ্যান (নি ওয়াট) এর পুত্র। তার বাবা সেই সময়ে একজন কৃষি কর্মী ছিলেন কিন্তু পূর্বে রয়্যাল নেভিতে কাজ করেছিলেন এবং পরে কয়লা ও লোহা খনিতে কাজ করেছিলেন। ম্যাকডোনাল্ড, যিনি ১৮৭০-এর দশকে তার নামের দীর্ঘ বানানটি গ্রহণ করেছিলেন, একটি বালক হিসাবে তার খুব কম আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ছিল, কিন্তু তার বিশের দশকে তিনি লাতিন এবং গ্রীক শিখতেন। তিনি গ্রীষ্মের মাসগুলিতে কয়লা খনির কাজ থেকে গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য শীতকালীন অধিবেশনগুলিতে উপস্থিতির জন্য তহবিল পরিচালনা করেছিলেন। কর্মজীবন আট বছর বয়সে আলেকজান্ডার তার বাবার সাথে মাইনে যোগ দেন। ম্যাকডোনাল্ড পরবর্তী ষোল বছর কয়লা এবং লোহা পাথরের খনিতে কাজ করেছিলেন। ম্যাকডোনাল্ড ১৮৪২ সালের ল্যানারকশায়ার খনির ধর্মঘটের অন্যতম নেতা ছিলেন এবং এর পরাজয়ের পরে তিনি তার চাকরি হারান এবং তাকে অন্য একটি কোলিয়ারিতে কাজ খুঁজতে বাধ্য করেন। ১৮৪৯-১৯৫০ সাল পর্যন্ত তিনি খনি ব্যবস্থাপক হিসাবে কাজ করেছিলেন। গ্লাসগোতে ম্যাকডোনাল্ডের শিক্ষা তাকে একজন শিক্ষক হতে সক্ষম করে এবং ১৮৫১ সালে তিনি তার নিজের স্কুল খোলেন যাইহোক, চার বছর পর তিনি খনি শ্রমিকদের বেতন ও অবস্থার উন্নয়নে তার প্রচেষ্টাকে মনোনিবেশ করার সিদ্ধান্ত নেন। ১৮৫৫ সালে ম্যাকডোনাল্ড একটি সমন্বিত স্কটিশ কয়লা এবং লোহা পাথর খনির সমিতি গঠন করেন। এবং পরের বছর সংগঠনটি মজুরি হ্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে। তিন মাসের ধর্মঘটের পর, খনি শ্রমিকরা কাজে ফিরে অনাহারে পড়েছিল এবং তাদের দেওয়া নিম্ন মজুরি গ্রহণ করতে হয়েছিল। এই ব্যর্থতায় নিঃশব্দে, ম্যাকডোনাল্ড তার ইউনিয়নে সদস্যদের নিয়োগ করতে এবং সারা দেশ থেকে বিভিন্ন খনি শ্রমিকদের দলকে একত্রিত করার চেষ্টা চালিয়ে যান। তার নেতৃত্বের এই সময়ের একটি পণ্য ছিল ১৮৬০ সালের খনি আইন, যা মজুরির ন্যায্য অর্থ প্রদান নিশ্চিত করার জন্য প্রতিটি গর্তে একজন চেকওয়েইম্যানের খনি শ্রমিকদের দ্বারা নির্বাচনের অনুমতি দেয়। ১৮৬৩ সালের নভেম্বরে খনি শ্রমিকদের একত্রিত করার জন্য ম্যাকডোনাল্ডের প্রচেষ্টা ফলপ্রসূ হয় যখন লিডসে শ্রমিকদের এক সভায় মাইনার্স ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন গঠন করে এবং ম্যাকডোনাল্ডকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করে। ম্যাকডোনাল্ড ১৮৭১ সালে ট্রেডস ইউনিয়ন কংগ্রেসের প্রথম সংসদীয় কমিটিতে নির্বাচিত হন এবং তিনি ১৮৭২ এবং ১৮৭৩ সালে কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৮৭১ সালের ফৌজদারি আইন সংশোধনী আইন এবং ১৮৭২ সালের খনি নিয়ন্ত্রণ আইনে ট্রেড ইউনিয়ন ক্রিয়াকলাপ সম্পর্কিত পরিবর্তনের জন্য লিবারেল সরকারকে লবিং করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি ট্রেড ইউনিয়ন সংক্রান্ত রয়্যাল কমিশনে বসেন যা ১৮৭৫ সালে রিপোর্ট করেছিল, একটি সংখ্যালঘু রিপোর্ট জারি করে যেখানে প্রধান রিপোর্টের প্রস্তাবের চেয়ে শ্রম আইনের ব্যাপক সংস্কারের আহ্বান জানানো হয়েছিল। রাজনীতি ম্যাকডোনাল্ডের প্রচারণা তাকে রাজনীতিতে তার পরবর্তী কর্মজীবনে নিয়ে যায়। তার ট্রেড ইউনিয়ন সক্রিয়তার পাশাপাশি ম্যাকডোনাল্ড সাংবাদিকতার মাধ্যমে প্রচারণা চালান। তিনি গ্লাসগো সেন্টিনেলের জন্য অনেক নিবন্ধ লিখেছিলেন, একটি সংবাদপত্র যেখানে তিনি বিনিয়োগ করেছিলেন এবং যেটিতে তিনি পরে নিয়ন্ত্রক আগ্রহ অর্জন করেছিলেন। ১৮৬৮ সালে, ম্যাকডোনাল্ড সংক্ষিপ্তভাবে কিলমারনক বার্গসের সংসদীয় এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য একজন প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হন। তবে তিনি আরও একজন উন্নত লিবারেল প্রার্থীকে আরও মধ্যপন্থী লিবারেল এমপি, এডওয়ার্ড প্লেডেল-বুভেরির বিরুদ্ধে সাফল্যের আরও ভাল সুযোগ পেতে সক্ষম করার জন্য প্রতিযোগিতা থেকে প্রত্যাহার করা বেছে নিয়েছিলেন। ১৮৭৪ সালে, ম্যাকডোনাল্ডকে ১৮৭৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে স্টাফোর্ডের লিব-ল্যাব প্রার্থী হিসেবে দাঁড়ানোর জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। ম্যাকডোনাল্ড আসনটি জিতেছিলেন এবং থমাস বার্টের সাথে হাউস অফ কমন্সের প্রথম শ্রমিক শ্রেণীর সদস্যদের মধ্যে ছিলেন। পার্লামেন্টে ম্যাকডোনাল্ড ট্রেড ইউনিয়নের বিষয়ে মনোনিবেশ করতেন কিন্তু তিনি আইরিশ হোম রুলেরও শক্তিশালী সমর্থক ছিলেন। ম্যাকডোনাল্ডের দৃষ্টিভঙ্গি সবসময়ই মধ্যপন্থী ছিল এবং তিনি আমূল প্রত্যক্ষ পদক্ষেপের মাধ্যমে কিছু পরিবর্তন করার চেষ্টা না করে সংসদীয় ব্যবস্থার মধ্যে সংস্কারের জন্য কাজ করতে পছন্দ করেছিলেন। এটি পূর্বে ১৮৬৪ সালে কট্টরপন্থী সাংবাদিক জন টাওয়ারস এবং প্রাক্তন চার্টিস্ট আইনজীবী ডব্লিউপি রবার্টস ম্যাকডোনাল্ডস ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন থেকে প্রত্যাহার করে এবং প্রাকটিক্যাল মাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করে যা আরও আক্রমনাত্মক শিল্প নীতি অনুসরণ করার চেষ্টা করে তখন খনি শ্রমিকদের তার নেতৃত্বের প্রতি চ্যালেঞ্জের সৃষ্টি করেছিল। . তারা ম্যাকডোনাল্ডকে রাজনৈতিকভাবে কয়লা মালিকদের খুব ঘনিষ্ঠ বলেও অভিযুক্ত করেছে। পরবর্তীতে, কিছু সমাজতন্ত্রী, যেমন কার্ল মার্কস এবং ফ্রেডরিখ এঙ্গেলস, বেঞ্জামিন ডিসরায়েলি এবং কনজারভেটিভ পার্টির সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের জন্য ম্যাকডোনাল্ডের সমালোচনা করেন। টোরি লর্ড এলকোর সাথে তার বন্ধুত্বের কারণে ম্যাকডোনাল্ডের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে সন্দেহের উদ্রেক হয়েছিল। যাইহোক, সমস্ত সমালোচনা সত্ত্বেও, ম্যাকডোনাল্ড তার সারা জীবন বেশিরভাগ খনি শ্রমিকদের আস্থা ধরে রেখেছিলেন এবং তার মৃত্যুর সময় পর্যন্ত খনি শ্রমিকদের জাতীয় ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন। ম্যাকডোনাল্ড ১৮৮০ সালের সাধারণ নির্বাচনে স্টাফোর্ডের জন্য পুনরায় নির্বাচিত হন। মৃত্যু কয়েক সপ্তাহ ধরে জন্ডিসে ভোগার পর ম্যাকডোনাল্ড ১৮৮১ সালের ৩১ অক্টোবর হ্যামিল্টনের কাছে ওয়েলহলে তার দেশের বাড়িতে মারা তাকে নিউ মনকল্যান্ড চার্চইয়ার্ডে সমাহিত করা হয়। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৮৮১-এ মৃত্যু ১৮২১-এ জন্ম যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮০-১৮৮৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৭৪-১৮৮০ স্টাফোর্ডের যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য লিবারেল-লেবার (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য অপর্যালোচিত অনুবাদসহ পাতা
https://en.wikipedia.org/wiki/Alexander_Macdonald_(Lib%E2%80%93Lab_politician)
Alexander_Macdonald_(Lib%E2%80%93Lab_politician)
null
1464592
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%20%E0%A6%B9%E0%A6%9C%20%28%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%29
জন হজ (রাজনীতিবিদ)
জন হজ (২৯ অক্টোবর ১৮৫৫ - ১০ আগস্ট ১৯৩৭) ছিলেন একজন লেবার পার্টি এবং পরে যুক্তরাজ্যের কোয়ালিশন লেবার রাজনীতিবিদ। তিনি ছিলেন যুক্তরাজ্যের প্রথম শ্রমমন্ত্রী এবং দ্বিতীয় পেনশন মন্ত্রী। হজ অ্যাসোসিয়েটেড সোসাইটি অফ মিলমেন গঠনে সহায়তা করেছিলেন, এর সদস্যরা নির্বাচন করতে পারার আগে এক বছর ধরে এর সচিব এবং কোষাধ্যক্ষ হিসাবে কাজ করেছিলেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ John Hodge যুক্তরাজ্যের প্রিভি কাউন্সিলের সদস্য শ্রমিক দল (যুক্তরাজ্য) এর চেয়ারম্যান যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০-১৯১৮ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০৬-১৯১০ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে শ্রমিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯৩৭-এ মৃত্যু ১৮৫৫-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/John_Hodge_(politician)
John Hodge (politician)
John Hodge (29 October 1855 – 10 August 1937) was a Labour Party and later Coalition Labour politician in the United Kingdom. He was the UK's first Minister of Labour, and the second Minister of Pensions.
1464593
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E2%80%8D%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AB%20%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A7%87
র‍্যাল্ফ বুঞ্চে
র‍্যাল্ফ জনসন বুঞ্চে (; ৭ আগস্ট ১৯০৪ - ৯ ডিসেম্বর ১৯৭১) হলেন একজন আমেরিকান রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, কূটনীতিক এবং ২০ শতকের মধ্যবর্তী বিউপনিবেশায়ন প্রক্রিয়া এবং মার্কিন নাগরিক অধিকার আন্দোলনের নেতৃস্থানীয় নেতা যিনি ১৯৪০' এর দশকের শেষের দিকে ইসরায়েলে তার মধ্যস্থতার জন্য ১৯৫০ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছিলেন। তিনিই প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ নোবেল বিজয়ী এবং আফ্রিকান বংশোদ্ভূত প্রথম ব্যক্তি যিনি নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তিনি জাতিসংঘ (ইউএন)-এর গঠন ও প্রাথমিক প্রশাসনের সাথে জড়িত ছিলেন এবং বিউপনিবেশায়ন প্রক্রিয়া এবং জাতিসংঘের অসংখ্য শান্তিরক্ষা কার্যক্রম উভয় ক্ষেত্রেই প্রধান ভূমিকা পালন করেছিলেন। নাগরিক অধিকার আন্দোলন বুঞ্চে তার প্রাক-জাতিসংঘের দিনগুলিতে কৃষ্ণাঙ্গ মুক্তির আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন, যার মধ্যে বিভিন্ন নাগরিক অধিকার সংস্থার নেতৃত্বের অবস্থানের মাধ্যমে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জাতি এবং বিদেশে ঔপনিবেশিকতা ইস্যুতে নেতৃস্থানীয় পণ্ডিতদের একজন হিসাবে অন্তর্ভুক্ত ছিলো। জাতিসংঘে তার সময়কালে, আন্তর্জাতিক বেসামরিক কর্মচারীদের নিয়ন্ত্রণকারী কোড দ্বারা তার কার্যক্রম কিছুটা সীমাবদ্ধ থাকা সত্ত্বেও বুঞ্চে মার্কিন নাগরিক অধিকার আন্দোলনের একজন সোচ্চার সমর্থক ছিলেন। তিনি ১৯৬৩ সালে কর্ম ও স্বাধীনতার জন্য ওয়াশিংটন অভিমুখে পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেছিলেন যেখানে মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র তার "আই হ্যাভ এ ড্রিম" বক্তৃতাটি দিয়েছিলেন এবং এছাড়াও, ১৯৬৫ সালে সেলমা থেকে মন্টগোমারি মার্চে কিংয়ের সাথে পাশাপাশি মিছিল করেছিলেন যা ১৯৬৫ ভোটাধিকার আইন উত্তরণে এবং ফেডারেল প্রয়োগে অবদান রেখেছিল। প্রাক-যুদ্ধকালীন সময়ে তার সক্রিয়তার ফলে, বুঞ্চে হাউস আন-আমেরিকান অ্যাক্টিভিটিস কমিটিতে আলোচনার বিষয় ছিলেন। যাইহোক, তিনি কখনই কমিউনিস্ট বা মার্কসবাদী ছিলেন না এবং প্রকৃতপক্ষে তার কর্মজীবনে সোভিয়েতপন্থী প্রেসের কাছ থেকে খুব বেশি আক্রমণের মুখে পড়েছিলেন। আরও দেখুন কৃষ্ণাঙ্গ নোবেল বিজয়ীদের তালিকা; আফ্রিকান বংশোদ্ভূত নোবেল বিজয়ীদের তালিকা; শান্তিতে নোবেল বিজয়ীদের তালিকা। তথ্যসূত্র অধিক পঠন Raustiala, Kai. 2022. The Absolutely Indispensable Man: Ralph Bunche, the United Nations, and the Fight to End Empire. Oxford University Press. online scholarly review of this book বহিঃসংযোগ including the Nobel Lecture, December 11, 1950 Some Reflections on Peace in Our Time The story of his mediation efforts is retold in the 1949 radio drama "Peace Mediator", a presentation from Destination Freedom, written by Richard Durham ১৯০৪-এ জন্ম ১৯৭১-এ মৃত্যু শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী
https://en.wikipedia.org/wiki/Ralph_Bunche
Ralph Bunche
Ralph Johnson Bunche (; August 7, 1904 – December 9, 1971) was an American political scientist, diplomat, and leading actor in the mid-20th-century decolonization process and US civil rights movement, who received the 1950 Nobel Peace Prize for his late 1940s mediation in Israel. He is the first black Nobel laureate and the first person of African descent to be awarded a Nobel Prize. He was involved in the formation and early administration of the United Nations (UN), and played a major role in both the decolonization process and numerous UN peacekeeping operations. Bunche served on the US delegation to both the Dumbarton Oaks Conference in 1944 and United Nations Conference on International Organization in 1945 that drafted the UN charter. He then served on the American delegation to the first session of the United Nations General Assembly in 1946 and joined the UN as head of the Trusteeship Department, beginning a long series of troubleshooting roles and responsibilities related to decolonization. In 1948, Bunche became an acting mediator for the Middle East, negotiating an armistice between Egypt and Israel. For this success he was awarded the Nobel Peace Prize in 1950. Bunche continued to serve at the UN, working on crises in the Sinai (1956), the Congo (1960), Yemen (1963), Cyprus (1964) and Bahrain in 1970, reporting directly to the UN Secretary-General. He chaired study groups dealing with water resources in the Middle East. In 1957, he was promoted to Under-Secretary-General for special political affairs, having prime responsibility for peacekeeping roles. In 1965, Bunche supervised the cease-fire following the war between India and Pakistan. He retired from the UN in June 1971, dying six months later. In 1963, he was awarded the Presidential Medal of Freedom by President John F. Kennedy. At the UN, Bunche gained such fame that Ebony magazine proclaimed him perhaps the most influential African American of the first half of the 20th century and "[f]or nearly a decade, he was the most celebrated African American of his time both [in the US] and abroad."
1464594
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%20%E0%A6%89%E0%A6%A1%20%28%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%A6%20%E0%A6%B8%E0%A6%A6%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%29
নিকোলাস উড (সংসদ সদস্য)
নিকোলাস উড (১৮৩২ - ২৪ ডিসেম্বর ১৮৯২) একজন ব্রিটিশ শিল্পপতি এবং কনজারভেটিভ পার্টির রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি নর্থম্বারল্যান্ডের কিলিংওয়ার্থে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, যেখানে তার পিতা, নিকোলাস উডও একজন লোকোমোটিভ ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। পরবর্তীকালে পরিবারটি হেটন-লে-হোল, কাউন্টি ডারহাম- এ চলে যায়, যেখানে তারা কয়লাক্ষেত্রের উন্নয়নে অংশ নেয়। রেপটন স্কুলে শিক্ষিত, তিনি হেটন এলাকার বেশ কয়েকটি খনির মালিক হন, সেইসাথে শিপিং এবং অন্যান্য শিল্পে আগ্রহ ছিল। ১৮৮১ সালে তিনি স্ট্যাফোর্ডশায়ারের এডিথ ফ্লোরেন্স জার্ভিসকে বিয়ে করেন। তিনি শান্তির একজন বিচারক এবং কাউন্টি ডারহামের ডেপুটি লেফটেন্যান্ট ছিলেন। তিনি ১৮৮৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে হাউটন-লে-স্প্রিং- এর সংসদ সদস্য (এমপি) হিসেবে নির্বাচিত হন, ১৮৮৫ সালে অসফলভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ১৮৯২ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি পরাজিত হন। তিনি স্থানীয় খনি শ্রমিকদের ভোটে পরাজিত হয়েছেন বলে মনে করা হয় যারা দীর্ঘ ধর্মঘটে নিযুক্ত ছিলেন এবং হোম রুলের বিরোধিতা করার কারণে আইরিশ অভিবাসীদের ভোটে তিনি পরাজিত হয়েছেন। তিনি টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হয়ে সেই বছরই হাফ মুন স্ট্রিট, পিকাডিলি, লন্ডনে ৬০ বছর বয়সে মারা যান। ২৯ ডিসেম্বর কেন্টের হাইথের কাছে সল্টউডে গির্জায় তাকে সমাহিত করা হয়। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮৬-১৮৯২ রেপটন স্কুলে শিক্ষিত ব্যক্তি ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে রক্ষণশীল দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৮৯২-এ মৃত্যু ১৮৩২-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Nicholas_Wood_(MP)
Nicholas Wood (MP)
Nicholas Wood (1832 – 24 December 1892) was a British industrialist and Conservative Party politician. He was born in Killingworth, Northumberland, where his father, also Nicholas Wood, was a locomotive engineer. The family subsequently moved to Hetton-le-Hole, County Durham, where they took part in developing the coalfields. Educated at Repton School, he went on to be the proprietor of a number of mines in the Hetton area, as well as having interests in shipping and other industries. In 1881 he married Edith Florence Jervis of Staffordshire. He was a justice of the peace and deputy lieutenant of County Durham. He was elected as the Member of Parliament (MP) for Houghton-le-Spring at the 1886 general election, having contested the seat unsuccessfully in 1885. He was defeated at the 1892 general election. He was believed to have been defeated by the votes of local miners who had been engaged in a lengthy strike and of Irish immigrants due to his opposition to Home Rule. He died from typhoid fever later that year in Half Moon Street, Piccadilly, London, aged 60. He was buried in the churchyard at Saltwood near Hythe, Kent on 29 December.
1464598
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8%20%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%82%20%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%9C%20%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A8
স্যাটার্ন ডিভোরিং হিজ সান
স্যাটার্ন ডিভোরিং হিজ সন স্পেনীয় শিল্পী ফ্রান্সিসকো গয়ার একটি চিত্রকর্ম। এটি ঐতিহ্যগতভাবে টাইটান ক্রোনোসের গ্রীক পৌরাণিক কাহিনীর একটি চিত্র হিসাবে বিবেচিত হয়, যাকে রোমানরা স্যাটার্ন বলে ডাকতো, যে গাইয়ার একটি ভবিষ্যদ্বাণীর ভয়ে যে তার একটি সন্তান তাকে উৎখাত করবে এই ভয়ে তার একটি সন্তানকে খেয়েছিল। কাজটি ১৪টি তথাকথিত ব্ল্যাক পেইন্টিংগুলির মধ্যে একটি যা গয়া ১৮২০ সাল থেকে ১৮২৩ সালের মধ্যে কোনো এক সময়ে তার বাড়ির দেয়ালে সরাসরি এঁকেছিলেন গয়ার মৃত্যুর পর এটিকে ক্যানভাসে স্থানান্তর করা হয় এবং এখন তা মাদ্রিদের মুসেও দেল প্রাদোতে রয়েছে। টীকা তথ্যসূত্র তৈলচিত্র শিশুহত্যা
https://en.wikipedia.org/wiki/Saturn_Devouring_His_Son
Saturn Devouring His Son
Saturn Devouring His Son is a painting by Spanish artist Francisco Goya. It is traditionally considered a depiction of the Greek myth of the Titan Cronus, whom the Romans called Saturn, eating one of his children out of fear of a prophecy by Gaea that one of his children would overthrow him. The work is one of the 14 so-called Black Paintings that Goya painted directly on the walls of his house sometime between 1820 and 1823. It was transferred to canvas after Goya's death and is now in the Museo del Prado in Madrid.
1464600
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%20%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%A8
প্রীতি মুকুন্দান
প্রীতি মুকুন্দান একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, মডেল ও নৃত্যশিল্পী, যিনি মূলত তামিল ও তেলুগু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। কর্মজীবন প্রীতি তেলুগু ভাষার হরর-কমেডি চলচ্চিত্র ওম ভীম বুশ-এর মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষিক্ত হন। এছাড়াও তিনি এলান পরিচালিত ২০২৪ সালের তামিল কামিং-অব-এজ রোমান্টিক ড্রামা চলচ্চিত্র স্টার-এ কাভিনের বিপরীতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন, যা তাকে সকলের দৃষ্টিতে নিয়ে আসে। মডেলিং ও চলচ্চিত্রে কর্মজীবনের পাশাপাশি ২০২২ সালে তিজয় অরুনাসালামের গান "মুট্টু মু২"-এর মিউজিক ভিডিওতে তাকে দেখা যায়, এছাড়াও ২০২৪ সালে সাই অভ্যাঙ্করের গান "আসা কুডা"-এর মাধ্যমে তিনি রাতারাতি তারকা বনে যান। চলচ্চিত্রের তালিকা চলচ্চিত্র মিউজিক ভিডিও তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ২০০১-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ২১শ শতাব্দীর ভারতীয় অভিনেত্রী তামিল অভিনেত্রী তামিল চলচ্চিত্র অভিনেত্রী তেলুগু চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
https://en.wikipedia.org/wiki/Preity_Mukhundhan
Preity Mukhundhan
Preity Mukhundhan is an Indian actress, model and dancer who primarily works in Tamil and Telugu language films.
1464606
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A7%80%20%E0%A6%9A%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF
বৈষ্ণবী চৈতন্য
বৈষ্ণবী চৈতন্য (জন্ম: ৪ জানুয়ারী, ১৯৯৩) একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, যিনি তেলুগু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি ধারাবাহিক নাটক দ্য সফটওয়্যার ডেভলভপার (২০২০) এবং বেবি (২০২৩) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য সর্বাধিক পরিচিত। প্রারম্ভিক জীবন বৈষ্ণবী চৈতন্য ৪ জানুয়ারী, ১৯৯৩ সালে ভারতের হায়দ্রাবাদে জন্মগ্রহণ করেন। নীতিশ নামে তার এক ছোট ভাই আছে। চলচ্চিত্রের তালিকা ইউটিউব তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ১৯৯৪-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি ২১শ শতাব্দীর ভারতীয় অভিনেত্রী তেলুগু অভিনেত্রী তামিল চলচ্চিত্র অভিনেত্রী তেলুগু চলচ্চিত্র অভিনেত্রী সন্তোষাম চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী হায়দ্রাবাদ, ভারতের অভিনেত্রী ভারতীয় ইউটিউবার
https://en.wikipedia.org/wiki/Vaishnavi_Chaitanya
Vaishnavi Chaitanya
Vaishnavi Chaitanya (born 4 January 1993) is an Indian actress who appears in Telugu films. She is best known for her role in the drama series The Software DevLOVEper (2020) and the film Baby (2023) for which she won Filmfare Critics Award for Best Actress - Telugu.
1464611
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%20%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
প্রিয়া ভাদলামনি
প্রিয়া ভাদলামনি একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, যিনি তেলুগু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি মডেল হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেছিলেন এবং ফেমিনা মিস ইন্ডিয়া হায়দ্রাবাদ ২০১৬-এ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন পরে তিনি প্রেমাকু রেইনচেক, হুশারু এবং মুখচিত্রম চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। প্রারম্ভিক জীবন প্রিয়া ভাদলামনি ভারতের মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুরে একটি উপকূলীয় অন্ধ্র তেলুগু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং হায়দ্রাবাদে বেড়ে ওঠেন। এরপর তিনি বেঙ্গালুরুর ক্রাইস্ট কলেজে পড়াশোনা করেন। সহকারী পরিচালক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। চলচ্চিত্রের তালিকা তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ১৯৯৭-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি ২১শ শতাব্দীর ভারতীয় অভিনেত্রী মধ্যপ্রদেশের অভিনেত্রী তেলুগু অভিনেত্রী তামিল চলচ্চিত্র অভিনেত্রী তেলুগু চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ভারতীয় নারী মডেল
https://en.wikipedia.org/wiki/Priya_Vadlamani
Priya Vadlamani
Priya Vadlamani is an Indian actress who appears in Telugu films. She started as a model and competed in Femina Miss India Hyderabad 2016. She later starred in the filmsPremaku Raincheck, Husharu and Mukhachitram.
1464619
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%BE%20%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7
কিউবার স্বাধীনতা যুদ্ধ
কিউবার স্বাধীনতা যুদ্ধ ( ) ,কিউবায় প্রয়োজনীয় যুদ্ধ ( )নামেও পরিচিত হলো ১৮৯৫ থেকে ১৮৯৮ সাল পর্যন্ত হওয়া লড়াই । এই যুদ্ধ তিনটি স্বাধীনতা যুদ্ধের মধ্যে শেষ যেটি কিউবা স্পেনের বিরুদ্ধে করেছিল; অন্য দুটি হল দশ বছরের যুদ্ধ (১৮৬৮-১৮৭৮) এবং ছোট যুদ্ধ (১৮৭৯-১৮৮০)। যুদ্ধের শেষ তিনটি মাস স্প্যানিশ-আমেরিকান যুদ্ধে পরিণত হয়, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনী কিউবা, পুয়ের্তো রিকো এবং ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জে স্পেনের বিরুদ্ধে মোতায়েন করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা আদৌ মানবিক কারণে হস্তক্ষেপ করতে অনুপ্রাণিত হয়েছিল কিনা তা নিয়ে ইতিহাসবিদরা একমত নন কিন্তু যে বিষয়ে তারা একমত তা হলো যে হলুদ সাংবাদিকতা কিউবার অসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে স্প্যানিশ বাহিনীর দ্বারা নৃশংসতাকে অতিরঞ্জিত করেছিল। তথ্যসূত্র
https://en.wikipedia.org/wiki/Cuban_War_of_Independence
Cuban War of Independence
The Cuban War of Independence (Spanish: Guerra de Independencia cubana), also known in Cuba as The Necessary War (Spanish: La Guerra Necesaria), fought from 1895 to 1898, was the last of three liberation wars that Cuba fought against Spain, the other two being the Ten Years' War (1868–1878) and the Little War (1879–1880). The final three months of the conflict escalated to become the Spanish–American War, with United States forces being deployed in Cuba, Puerto Rico, and the Philippine Islands against Spain. Historians disagree as to the extent that United States officials were motivated to intervene for humanitarian reasons but agree that yellow journalism exaggerated atrocities attributed to Spanish forces against Cuban civilians.
1464621
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B2%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0
বিলাল মাজহার
বিলাল মাজহার মুহাম্মদ আব্দুল রহমান আব্দুল জলিল (; জন্ম: ২১ নভেম্বর ২০০৩; বিলাল মাজহার নামে সুপরিচিত) হলেন একজন ফরাসি–মিশরীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে গ্রিক ক্লাব পানাথিনাইকোস এবং মিশর জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। তিনি মূলত কেন্দ্রীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে ডান পার্শ্বীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় অথবা বাম পার্শ্বীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। ২০০৩ সালে, মাজহার মিশর অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে মিশরের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। প্রারম্ভিক জীবন বিলাল মাজহার মুহাম্মদ আব্দুল রহমান আব্দুল জলিল ২০০৩ সালের ২১শে নভেম্বর তারিখে ফ্রান্সের শাতোরুতে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন। আন্তর্জাতিক ফুটবল মাজহার মিশর অনূর্ধ্ব-২০ এবং মিশর অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে মিশরের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ২০০৩ সালের ১৯শে ফেব্রুয়ারি তারিখে তিনি মোজাম্বিক অনূর্ধ্ব-২০ দলের বিরুদ্ধে ম্যাচে মিশর অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। মাজহার ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য প্রকাশিত মিশর অলিম্পিক দলে স্থান পেয়েছেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ ২০০৩-এ জন্ম জীবিত ব্যক্তি ফরাসি ফুটবলার মিশরীয় ফুটবলার ফুটবল ফরোয়ার্ড পানাথিনাইকোস ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড় মিশরের আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার মিশরের অনূর্ধ্ব-২০ আন্তর্জাতিক ফুটবলার মিশরের অনূর্ধ্ব-২৩ আন্তর্জাতিক ফুটবলার ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার
https://en.wikipedia.org/wiki/Bilal_Mazhar
Bilal Mazhar
Bilal Mazhar Abdelrahman Abdelgalil (Arabic: بلال مظهر عبد الرحمن عبد الجليل; born 21 November 2003) is a professional footballer who last played as a forward for Panathinaikos B. Born in France, he represents Egypt at youth level.
1464628
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A7%80%20%E0%A6%A6%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF
দূরদর্শী দৃষ্টি
দূরদর্শী দৃষ্টি বা সর্বদর্শন দৃষ্টি হলো একটি প্রতীক যা চোখকে চিত্রিত করে, প্রায়শই ত্রিভুজে আবদ্ধ থাকে এবং আলোর রশ্মি বা আলোক রশ্মি দ্বারা বেষ্টিত থাকে, যা দূরদর্শিতাকে প্রতিনিধিত্ব করার উদ্দেশ্যে, যেমন চোখ মানবজাতির কর্মীদের উপর নজর রাখে।  দূরদর্শী দৃষ্টির সুপরিচিত উদাহরণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহান সীলের বিপরীতে প্রদর্শিত হয়, যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এক ডলারের বিলে চিত্রিত করা হয়েছে। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ খ্রিস্টান প্রতীক ঈশ্বরের ধারণা
https://en.wikipedia.org/wiki/Eye_of_Providence
Eye of Providence
The Eye of Providence or All-Seeing Eye is a symbol depicting an eye, often enclosed in a triangle and surrounded by a ray of light or a halo, intended to represent Providence, as the eye watches over the workers of mankind. A well-known example of the Eye of Providence appears on the reverse of the Great Seal of the United States, which is depicted on the United States one-dollar bill.
1464630
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%87%20%E0%A6%86%E0%A6%89%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE
আলাসনে আউত্তারা
আলাসনে ড্রামনে ওউত্তারা ( ;; (জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৪২)একজন অর্থনীতিবিদ ও রাজনীতিবিদ যিনি ২০১০ সাল থেকে আইভরি কোস্টের রাষ্ট্রপতি পদে আসীন। পেশায় একজন অর্থনীতিবিদ, তিনি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF) এবং সেন্ট্রাল ব্যাংক অফ ওয়েস্ট আফ্রিকান স্টেটস ( , BCEAO)এর জন্য কাজ করেছেন,এবং নভেম্বর ১৯৯০ থেকে ডিসেম্বর ১৯৯৩ পর্যন্ত কোট ডি'আইভোয়ারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ফেলিক্স হাউফোট-বোদরি দ্বারা পদে নিযুক্ত হন। Ouattara ১৯৯৯ সালে রাজনৈতিক দল র্যালি অফ রিপাবলিকান (আরডিআর) এর সভাপতি হন।
https://en.wikipedia.org/wiki/Alassane_Ouattara
Alassane Ouattara
Alassane Dramane Ouattara (; French pronunciation: [alasan wataʁa]; born 1 January 1942) is an Ivorian politician and economist who has been President of Ivory Coast (Côte d'Ivoire) since 2010. An economist by profession, he worked for the International Monetary Fund (IMF) and the Central Bank of West African States (French: Banque Centrale des Etats de l'Afrique de l'Ouest, BCEAO), and was the Prime Minister of Côte d'Ivoire from November 1990 to December 1993, appointed to that post by then-President Félix Houphouët-Boigny. Ouattara became the President of the Rally of the Republicans (RDR), an Ivorian political party, in 1999.
1464631
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%B8%20%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF%2C%20%E0%A7%A7%E0%A6%AE%20%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%20%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF
জেমস জোয়েসি, ১ম ব্যারন জোয়েসি
জেমস জোয়েসি, ১ম ব্যারন জোয়েসি জেপি ডিএল (৪ এপ্রিল ১৮৪৬ - ২১ নভেম্বর ১৯৩৬) ছিলেন একজন ইংরেজ শিল্পপতি, রাজনীতিবিদ এবং অভিজাত ব্যক্তি যিনি প্রাথমিকভাবে ডারহাম থেকে কয়লা খনির ম্যাগনেট এবং লিবারেল পার্টির সংসদ সদস্য (এমপি) হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ St Michael's Church, Ford, gravesite যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০০-১৯০৬ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯৫-১৯০০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৯২-১৮৯৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮৬-১৮৯২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮৫-১৮৮৬ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯৩৬-এ মৃত্যু ১৮৪৬-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/James_Joicey,_1st_Baron_Joicey
James Joicey, 1st Baron Joicey
James Joicey, 1st Baron Joicey JP DL (4 April 1846 – 21 November 1936) was an English industrialist, politician, and aristocrat known primarily for being a coal mining magnate from Durham and a Liberal Party Member of Parliament (MP).
1464634
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%20%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF
জন জোয়েসি
জন জোয়েসি, ডিএল (৩ নভেম্বর ১৮১৬ - ১৫ আগস্ট ১৮৮১) একজন ব্রিটিশ লিবারেল পার্টির রাজনীতিবিদ এবং ধনী কয়লার মালিক ছিলেন। তিনি নর্থম্বারল্যান্ডের ব্যাকওয়ার্থের জর্জ জোয়েসির চতুর্থ পুত্র এবং জেমস জোইসির চাচা, ১ম ব্যারন জোয়েসি। তার ছোট ভাই জেমস জোয়েসির সাথে, ১৮৩১ সালে তিনি খনির কোম্পানি জেমস জোয়েসি অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড (১৮৮৬ সালে নিযুক্ত) প্রতিষ্ঠা করেন, যা পশ্চিম ডারহাম কয়লাক্ষেত্রে বিমিশ এবং ট্যানফিল্ডের পিট সহ বেশ কয়েকটি কোলিয়ারি পরিচালনা করে। ১৯২৪ সালে, সেই কোম্পানিটি ল্যাম্বটন এবং হেটন কোলিয়ারির সাথে একীভূত হয়ে ল্যাম্বটন, হেটন এবং জোয়েসি কলিয়ারিজ গঠন করে। তিনি ১৮৭৮ সালে ডারহামের উচ্চ শেরিফ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন এবং ১৮৮০ সালের এপ্রিলে সাধারণ নির্বাচনে উত্তর ডারহামের সংসদ সদস্য (এমপি) হিসাবে নির্বাচিত হন, কিন্তু পরের বছর ৬৪ বছর বয়সে তিনি অফিসে মারা যান। তিনি উরপেথ লজে এবং তারপর নিউটন হল, স্টকসফিল্ড, নর্থম্বারল্যান্ডে থাকতেন। তার মেয়ে এবং উত্তরাধিকারী জন প্যাকেনহাম সেসিলকে বিয়ে করেন, যার ফলে জোয়েসি-সেসিল পরিবার তৈরি হয়। তথ্যসূত্র Leigh Rayment's Historical List of MPs বহিঃসংযোগ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৮৮০-১৮৮৫ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে উদারনৈতিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৮৮১-এ মৃত্যু ১৮১৬-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/John_Joicey
John Joicey
John Joicey, DL (3 November 1816 – 15 August 1881) was a British Liberal Party politician and wealthy coal owner. He was the fourth son of George Joicey of Backworth, Northumberland and uncle of James Joicey, 1st Baron Joicey. With his younger brother James Joicey, in 1831 he founded mining company James Joicey & Co Ltd (incorporated in 1886), which operated several collieries in the West Durham coalfield including pits at Beamish and Tanfield. In 1924, that company merged with Lambton & Hetton Collieries to form Lambton, Hetton & Joicey Collieries. He served as High Sheriff of Durham in 1878 and was elected as Member of Parliament (MP) for North Durham at the general election in April 1880, but died in office the following year, aged 64. He lived at Urpeth Lodge and then Newton Hall, Stocksfield, Northumberland. His daughter and heir married John Packenham Cecil, thereby creating the Joicey-Cecil family.
1464635
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%20%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%A8%20%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%B0%20%28%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%29
জন উইলকিনসন টেলর (রাজনীতিবিদ)
জন উইলকিনসন টেলর (১১ আগস্ট ১৮৫৫ - ২৬ জুন ১৯৩৪) একজন ব্রিটিশ লেবার পার্টির রাজনীতিবিদ ছিলেন। টেলর নয় বছর বয়সে কাজ শুরু করেন এবং তিন বছর পরে একজন কামার হিসেবে শিক্ষানবিশ শুরু করেন। এটি তাকে ডিপটন কোলিয়ারিতে মাটির উপরে কাজ খুঁজে পেতে সক্ষম করে এবং তিনি ডারহাম কোলিয়ারি মেকানিক্স অ্যাসোসিয়েশনে সক্রিয় হন, অবশেষে এর সেক্রেটারি হন। তিনি কাউন্টি ডারহাম মাইনিং ফেডারেটেড বোর্ডে এবং ডারহাম এজ মাইনওয়ার্কার্স হোমস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবেও কাজ করেছেন। টেলর ১৯০৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে চেস্টার-লে-স্ট্রিট- এর সংসদ সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হন এবং অসুস্থতার কারণে ১৯১৯ সালে পদত্যাগ না করা পর্যন্ত এই আসনটি ধরে রেখেছিলেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০-১৯১৮ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০৬-১৯১০ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে শ্রমিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯৩৪-এ মৃত্যু ১৮৫৫-এ জন্ম স্বতন্ত্র শ্রমিক দলের সংসদ সদস্য
https://en.wikipedia.org/wiki/John_Wilkinson_Taylor_(politician)
John Wilkinson Taylor (politician)
John Wilkinson Taylor (11 August 1855 – 26 June 1934) was a British Labour Party politician. Taylor began working at the age of nine, and three years later began an apprenticeship as a blacksmith. This enabled him to find work above ground at Dipton Colliery, and he became active in the Durham Colliery Mechanics' Association, eventually becoming its secretary. He also served on the County Durham Mining Federated Board, and as president of the Durham Ages Mineworkers' Homes Association. Taylor was elected as Member of Parliament for Chester-le-Street at the 1906 general election, and held the seat until he resigned in 1919 due to ill-health.
1464638
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A7%AD%E0%A7%A7%E0%A7%A9%20%28%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%29
এন৭১৩ (বাংলাদেশ)
কুষ্টিয়া বাইপাস রোড বা এন৭১৩ (বাংলাদেশ) কুষ্টিয়া শহরের পাশে অবস্থিত একটি জাতীয় মহাসড়ক ও বাইপাস সড়ক। ২০১৬ সালে সড়কের নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ২০১৮ সালে উদ্ভোধন করা হয়। ইতিহাস এই বাইপাস সড়ক নির্মাণের প্রক্রিয়া শুরু হয় ২০০৫ সালে কিন্তু আমলাতান্ত্রিক ও ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে তা বন্ধ হয়ে যায়। ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে পুনরায় পুনরায় কাজ শুরু হয় এবং আবার বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে ২০১৬ সালে ২৮ জানুয়ারি থেকে সড়কের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ৬.৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য, ৭.৩ মিটার প্রশস্ত দুই লেন বিশিষ্ট এই সড়ক নির্মাণে মোট ব্যয় হয়েছে ১২০ কোটি টাকা। এই সড়কে একটি পিসি গার্ডার সেতু, একটি আন্ডারপাস ও ২১টি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে। ২০১৮ সালের ৩১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সড়কের উদ্ভোধন করেন। তথ্যসূত্র কুষ্টিয়া জেলার পরিবহন বাংলাদেশের মহাসড়ক ২০১৬-এ প্রতিষ্ঠিত ২০১৬-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
https://en.wikipedia.org/wiki/N713_(Bangladesh)
N713 (Bangladesh)
Kushtia City Bypass Road (Bengali: কুষ্টিয়া শহর বাইপাস সড়ক) or N713 (Bangladesh) is a national highway and bypass road located next to Kushtia city. Construction of the road began in 2016 and was inaugurated in 2018.
1464642
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%B8%20%28%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%29
হ্যারি বার্নস (শ্রমিক দলের রাজনীতিবিদ)
হ্যারল্ড বার্নস (জন্ম ২২ জুলাই ১৯৩৬) একজন ইংরেজ রাজনীতিবিদ যিনি ১৯৮৭ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত উত্তর পূর্ব ডার্বিশায়ারের লেবার পার্টির সংসদ সদস্য ছিলেন। রাজনৈতিক অবস্থান বার্নসকে পার্টির বাম দিকে বিবেচনা করা হত এবং সোশ্যালিস্ট ক্যাম্পেইন গ্রুপের (এসসিজি) সদস্য হিসেবে তিনি অনেক বিষয়ে টনি ব্লেয়ারের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ভোট দেন। যাইহোক, SCG-এর অন্যান্য সদস্যদের মত তিনি ট্রুপস আউট আন্দোলনের ( উত্তর আয়ারল্যান্ড থেকে) উকিল ছিলেন না। ১৯৯৯ সালে কসোভোতে ন্যাটোর হস্তক্ষেপ নিয়ে দলটি বিভক্ত হলে, তিনি হস্তক্ষেপকে সমর্থন করেছিলেন, যা ছিল সরকারের অবস্থান। পার্লামেন্টে প্রবেশের আগে, বার্নস ইন্ডিপেনডেন্ট লেবার পার্টির উত্তরসূরি সংগঠন, ইন্ডিপেনডেন্ট লেবার পাবলিকেশন্সের সদস্য ছিলেন। একজন সাংসদ হিসেবে, তিনি একটি সমর্থক দলে যোগ দেন, ফ্রেন্ডস অফ আইএলপি। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ২০০১-২০০৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৯৭-২০০১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৯২-১৯৯৭ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৮৭-১৯৯২ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে শ্রমিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য স্বতন্ত্র শ্রমিক দলের সংসদ সদস্য ডার্বিশায়ারের নির্বাচনী এলাকা থেকে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য জীবিত ব্যক্তি ১৯৩৬-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Harry_Barnes_(Labour_politician)
Harry Barnes (Labour politician)
Harold Barnes (born 22 July 1936) is an English politician who was the Labour Party Member of Parliament for North East Derbyshire from 1987 to 2005.
1464645
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%20%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%20%28%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%29
জর্জ বুকানন (রাজনীতিবিদ)
জর্জ বুকানন (৩০ নভেম্বর ১৮৯০ - ২৮ জুন ১৯৫৫) একজন স্কটিশ প্যাটার্নমেকার, ট্রেড ইউনিয়ন কর্মী এবং সংসদ সদস্য ছিলেন। বুকানান স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোতে জন্মগ্রহণ করেন। একজন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সমাজতান্ত্রিক, তিনি ইন্ডিপেন্ডেন্ট লেবার পার্টিতে (আইএলপি) যোগ দেন। বুকানন গ্লাসগো ট্রেডস কাউন্সিলের ভাইস-চেয়ারম্যান ছিলেন এবং ১৯১৯ থেকে ১৯২৩ সাল পর্যন্ত সিটি কাউন্সিলে বসেছিলেন। ১৯২২ সালের সাধারণ নির্বাচনে, তিনি গ্লাসগো গরবালসের সংসদ সদস্য (এমপি) হিসাবে হাউস অফ কমন্সে নির্বাচিত হন। বুকানন স্কটল্যান্ডের জন্য হোম রুল সমর্থন করেছিলেন এবং তিনি স্কটিশ হোম রুল অ্যাসোসিয়েশনের সাথে যুক্ত ছিলেন। ১৯২৪ সালে তিনি একটি স্কটিশ হোম রুল বিল উত্থাপন করেছিলেন কিন্তু স্কটিশ এমপিদের সমর্থন সত্ত্বেও এটি বিরোধীদের দ্বারা আলোচনা করা হয়েছিল। ১৯৩২ সালে, বুকানন ইউনাইটেড প্যাটার্নমেকারস অ্যাসোসিয়েশন অফ গ্রেট ব্রিটেনের চেয়ারম্যান হন, যেটি তিনি 16 বছর ধরে ছিলেন। তিনি প্রাথমিকভাবে জেমস ম্যাক্সটনের আইএলপিকে মূলধারার লেবার পার্টি থেকে সরিয়ে নেওয়ার সাথে একমত হন কিন্তু ১৯৩৯ সালে লেবারে পুনরায় যোগদানের জন্য এটি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ১৯৪৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে, বুকানন গ্লাসগো গরবালসের আসনটি ধরে রেখেছিলেন এবং ইউকে ইতিহাসে রেকর্ডকৃত ভোটারদের শতাংশে সর্বাধিক বৃদ্ধি অর্জন করেছিলেন। নির্বাচনের পর, নতুন প্রধানমন্ত্রী, ক্লিমেন্ট অ্যাটলি, বুকাননকে স্কটল্যান্ডের আন্ডার-সেক্রেটারি অফ স্টেট হিসেবে নিযুক্ত করেন। বুকানন পরে পেনশন মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। বুকানন জাতীয় সহায়তা বোর্ডের চেয়ারম্যানের পদ গ্রহণের জন্য ১৯৪৮ সালে পার্লামেন্ট থেকে পদত্যাগ করেন এবং অ্যালিস কুলেনের স্থলাভিষিক্ত হন, যিনি ইতিমধ্যেই গ্লাসগো গরবালসের প্রার্থী হিসাবে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন। তিনি ১৯৫৫ সালে ৬৪ বছর বয়সে মারা যান। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ Leigh Rayment's Historical List of MPs যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৪৫-১৯৫০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩৫-১৯৪৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩১-১৯৩৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-১৯৩১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ স্কটিশ শ্রমিক দলের সংসদ সদস্য যুক্তরাজ্যের প্রিভি কাউন্সিলের সদস্য গ্লাসগোর নির্বাচনী এলাকা থেকে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য স্বতন্ত্র শ্রমিক দলের সংসদ সদস্য ১৯৫৫-এ মৃত্যু ১৮৯০-এ জন্ম অ্যাটলি সরকারের মন্ত্রী, ১৯৪৫-১৯৫১
https://en.wikipedia.org/wiki/George_Buchanan_(politician)
George Buchanan (politician)
George Buchanan (30 November 1890 – 28 June 1955) was a Scottish patternmaker, trade union activist and Member of Parliament. Buchanan was born in Glasgow, Scotland. A committed socialist, he joined the Independent Labour Party (ILP). Buchanan was vice-chairman of Glasgow Trades Council and sat on the City Council from 1919 to 1923. At the 1922 general election, he was elected to the House of Commons as the Member of Parliament (MP) for Glasgow Gorbals. Buchanan supported Home Rule for Scotland and he was associated with the Scottish Home Rule Association. In 1924 he introduced a Scottish Home Rule Bill but despite support from Scottish MPs it was talked out by the Opposition. In 1932, Buchanan became Chairman of the United Patternmakers Association of Great Britain, which he held for 16 years. He initially agreed with James Maxton's moving the ILP out of the mainstream Labour Party but decided to leave it to rejoin Labour in 1939. At the 1945 general election, Buchanan retained the seat of Glasgow Gorbals and attained the largest increase in percentage of voters in recorded UK history. After the election, the new prime minister, Clement Attlee, appointed Buchanan as Under-Secretary of State for Scotland. Buchanan also later served as Minister of Pensions. Buchanan resigned from Parliament in 1948 to take up the position of Chairman of the National Assistance Board and was succeeded by Alice Cullen, who had already succeeded him as the candidate for Glasgow Gorbals. He died in 1955, at 64.
1464647
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A1%20%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%89%E0%A6%A1
ডেভিড কার্কউড
ডেভিড কার্কউড, ১ম ব্যারন কার্কউড, পিসি (৮ জুলাই ১৮৭২ - ১৬ এপ্রিল ১৯৫৫), ছিলেন একজন স্কটিশ রাজনীতিবিদ, ট্রেড ইউনিয়নবাদী এবং গ্লাসগোর পূর্ব প্রান্তের সমাজতান্ত্রিক কর্মী, যিনি প্রায় ৩০ বছর ধরে সংসদ সদস্য (এমপি) হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, এবং রেড ক্লাইডসাইড যুগের একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব হিসাবে ছিলেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ Kirkwood addressing a crowd during the Clydebank Rent Strike যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫০-১৯৫১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৪৫-১৯৫০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩৫-১৯৪৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩১-১৯৩৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-১৯৩১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ যুক্তরাজ্যের প্রিভি কাউন্সিলের সদস্য স্কটিশ শ্রমিক দলের সংসদ সদস্য স্বতন্ত্র শ্রমিক দলের সংসদ সদস্য ১৯৫৫-এ মৃত্যু ১৮৭২-এ জন্ম স্বতন্ত্র শ্রমিক দলের জাতীয় প্রশাসনিক কমিটির সদস্য
https://en.wikipedia.org/wiki/David_Kirkwood
David Kirkwood
David Kirkwood, 1st Baron Kirkwood, PC (8 July 1872 – 16 April 1955), was a Scottish politician, trade unionist and socialist activist from the East End of Glasgow, who served as a Member of Parliament (MP) for nearly 30 years, and was as a leading figure of the Red Clydeside era.
1464649
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%B8%20%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%9F%E0%A6%A8
জেমস ম্যাক্সটন
জেমস ম্যাক্সটন (২২ জুন ১৮৮৫ - ২৩ জুলাই ১৯৪৬) একজন ব্রিটিশ বামপন্থী রাজনীতিবিদ এবং স্বাধীন লেবার পার্টির নেতা ছিলেন। তিনি ছিলেন একজন শান্তিবাদী যিনি উভয় বিশ্বযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিলেন। স্কটল্যান্ডের জন্য হোম রুলের একজন বিশিষ্ট প্রবক্তা, তাকে রেড ক্লাইডসাইড যুগের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব হিসেবে স্মরণ করা হয়। তিনি রামসে ম্যাকডোনাল্ড এবং দ্বিতীয় সংখ্যালঘু লেবার সরকারের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেন এবং এর সবচেয়ে তিক্ত সমালোচকদের একজন হয়ে ওঠেন। ইন্ডিপেন্ডেন্ট লেবার পার্টির (ILP) নেতা হিসেবে, তিনি ১৯৩২ সালে আইএলপি-কে মূলধারার দল থেকে বিচ্ছিন্ন করেন। পরবর্তীতে, তিনি ফ্রন্ট লাইন রাজনীতির বাইরে একজন স্বাধীন ভিন্নমতাবলম্বী হয়ে ওঠেন। তথ্যসূত্র জেমস ম্যাক্সটনের প্রকাশনা সকলের জন্য একটি জীবিত মজুরি: বুধবার, মার্চ 7, 1923-এ হাউস অফ কমন্সে ড. সালটারের বক্তৃতা। লন্ডন: বারমন্ডসে ইন্ডিপেন্ডেন্ট লেবার পার্টি, 1923। বামপন্থী: এর কর্মসূচি ও কার্যক্রম। লন্ডন: জাতীয় বামপন্থী অস্থায়ী কমিটি, nd [c. 1926]। সমাজতন্ত্রের জন্য বিশ পয়েন্ট। লন্ডন: ILP প্রকাশনা বিভাগ, nd [c. 1927]। সমাজতান্ত্রিক পুনরুজ্জীবনের জন্য আমাদের মামলা। এজে কুকের সাথে। লন্ডন : ওয়ার্কার্স পাবলিকেশন্স, এনডি [সি. 1928]। সমাজতন্ত্রের রাস্তা: আইএলপি সম্মেলনে চেয়ারম্যানের ভাষণ। লন্ডন: আইএলপি প্রকাশনা বিভাগ, 1929। দ্য কেস অফ বেন বনাম ম্যাক্সটন: পুঁজিবাদ এবং সমাজতন্ত্রের উপর একটি চিঠিপত্র, যার সাথে একটি সম্প্রচার বিতর্কের প্রতিবেদন যুক্ত করা হয়েছে। আর্নেস্ট জন পিকস্টোন বেনের সাথে। লন্ডন: ই. বেন, 1929। হাউস অফ কমন্সে সরকারের বেকারত্বের প্রস্তাবের উপর বক্তৃতা 4 নভেম্বর 1929। লন্ডন: ILP প্রকাশনা বিভাগ, nd [1929]। আইএলপি কোথায় দাঁড়িয়েছে: লেবার পার্টির সাথে আইএলপি-এর সম্পর্কের ঘোষণার সাথে আইএলপি সম্মেলনে জে. ম্যাক্সটনের সভাপতির ভাষণ। লন্ডন: আইএলপি প্রকাশনা বিভাগ, 1930। লেনিন। নিউ ইয়র্ক: ডি. অ্যাপলটন অ্যান্ড কোং, 1932। ব্যাপক দারিদ্র্য: "বিদ্যমান সামাজিক শৃঙ্খলা অবশ্যই যেতে হবে।" লন্ডন: ইন্ডিপেন্ডেন্ট লেবার পার্টি, 1933। একটি পরিষ্কার লিড. ফেনার ব্রকওয়ের সাথে। লন্ডন: ইন্ডিপেন্ডেন্ট লেবার পার্টি, 1933। কেয়ার হার্ডি: নবী এবং অগ্রগামী। লন্ডন: এফ জনসন, এনডি [সি. 1933]। একনায়ক ও একনায়কতন্ত্র। লন্ডন: ইন্ডিপেন্ডেন্ট লেবার পার্টি, nd [c. 1934]। আমি যদি একনায়ক হতাম। লন্ডন: মেথুয়েন, 1935। ঐক্য অভিযান। স্টাফোর্ড ক্রিপস এবং হ্যারি পোলিটের সাথে। লন্ডন : জাতীয় ঐক্য প্রচার কমিটি, 1937। ম্যাক্সটনের মহান যুদ্ধবিরোধী বক্তৃতা। গ্লাসগো : সিভিক প্রেস, এনডি [1939]। কেন আমরা নিয়োগের বিরোধিতা করি। লন্ডন: ইন্ডিপেন্ডেন্ট লেবার পার্টি, nd [1939]। টোরিদের সাথে যুদ্ধ বিরতি এবং শ্রমিক ঐক্য গড়ে তুলুন! শ্রমিক আন্দোলনের পুরুষ ও মহিলাদের দ্বারা বিবেচনার জন্য একটি বিবৃতি। ফেনার ব্রকওয়ের সাথে। nc [লন্ডন]: স্বাধীন লেবার পার্টি, nd [1943]। আরও পড়ুন ব্রাউন, গর্ডন। ম্যাক্সটন: একটি জীবনী। মূলধারা পাবলিশিং কোং, 1986। কোহেন, গিডন। "মিথ, ইতিহাস এবং স্বাধীন লেবার পার্টি।" ব্রিটিশ লেবার পার্টির ফাউন্ডেশনে (Routledge, 2016) pp. 109-126। ডসন, অ্যালান। "রেড ক্লাইডসাইড: গ্লাসগোতে শ্রমিক আন্দোলনের একটি ডিজিটাল ইতিহাস 1910-1932।" Dunaskin News 5 (2004) অনলাইন । ডাউস, রবার্ট ই. কেন্দ্রে বাম: স্বাধীন লেবার পার্টি 1893-1940। লন্ডন: লংম্যানস, 1966। গ্রিফিন, পল। "শ্রমিক শ্রেণীর উপস্থিতির মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক পরিচয়: রেড ক্লাইডসাইড পুনর্বিবেচনা করা।" রাজনৈতিক ভূগোল 65 (2018): 123-133। কেনিফিক, উইলিয়াম। লাল স্কটল্যান্ড! র‍্যাডিক্যাল লেফটের উত্থান ও পতন, গ. 1872 থেকে 1932 (এডিনবার্গ ইউনিভার্সিটি প্রেস, 2007)। পৃ. 230। মিডলমাস, রবার্ট কিথ। দ্য ক্লাইডসাইডার্স: সংসদীয় ক্ষমতার জন্য একটি বামপন্থী সংগ্রাম। লন্ডন: হাচিনসন অ্যান্ড কোং, 1965। ওয়াকার, গ্রাহাম। "ম্যাক্সটন, জেমস (1885-1946)", অক্সফোর্ড ডিকশনারি অফ ন্যাশনাল বায়োগ্রাফি, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, 2004; অনলাইন edn, জানুয়ারী 2011 অ্যাক্সেস করা হয়েছে 2 আগস্ট 2016 বহিঃসংযোগ Strathclyde University Digital Library entry on James Maxton Biography of Maxton from Spartacus Educational স্কটিশ শ্রমিক দলের সংসদ সদস্য যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৪৫-১৯৫০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩৫-১৯৪৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩১-১৯৩৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-১৯৩১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ গ্লাসগোর নির্বাচনী এলাকা থেকে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য স্বতন্ত্র শ্রমিক দলের সংসদ সদস্য গ্লাসগোর রাজনীতিবিদ গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ১৯৪৬-এ মৃত্যু ১৮৮৫-এ জন্ম এইচঅডিও মাইক্রোবিন্যাসসহ নিবন্ধ স্বতন্ত্র শ্রমিক দলের জাতীয় প্রশাসনিক কমিটির সদস্য
https://en.wikipedia.org/wiki/James_Maxton
James Maxton
James Maxton (22 June 1885 – 23 July 1946) was a British left-wing politician, and leader of the Independent Labour Party. He was a pacifist who opposed both world wars. A prominent proponent of Home Rule for Scotland, he is remembered as one of the leading figures of the Red Clydeside era. He broke with Ramsay MacDonald and the second minority Labour government, and became one of its most bitter critics. As the leader of the Independent Labour Party (ILP), he disaffiliated the ILP from the mainstream party in 1932. Afterwards, he became an independent dissident outside front-line politics.
1464652
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%20%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%A8%20%E0%A6%85%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%9F%E0%A6%AC%E0%A6%B2%20%E0%A6%A6%E0%A6%B2
গ্রেট ব্রিটেন অলিম্পিক ফুটবল দল
গ্রেট ব্রিটেন অলিম্পিক ফুটবল দল ছিল পুরুষদের ফুটবল দল যারা গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমসে যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করেছিল (যেখানে এটি গ্রেট ব্রিটেন হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল, ব্র্যান্ডেড টিম জিবি)। ব্রিটিশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের পুরুষ ফুটবল প্রতিনিধি হিসাবে ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা দলটি সংগঠিত হয়েছিল। দলটি শুধুমাত্র অলিম্পিক গেমসে অংশ নিয়েছিল। অন্যান্য আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্টে, যুক্তরাজ্যের হোম নেশনস তাদের নিজস্ব জাতীয় দল দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করে, এমন একটি পরিস্থিতি যা একটি জিবি দল গঠনের পূর্বের তারিখ ছিল। দলটি প্রথমবার লন্ডনে অনুষ্ঠিত ১৯০৮ সালের অলিম্পিকের জন্য এফএ আয়োজিত টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে, যেটি প্রথম খেলা যা জাতীয়ভাবে নির্বাচিত খেলোয়াড়দের ব্যবহার করে প্রতিনিধি দলকে বৈশিষ্ট্যযুক্ত করেছিল (১৯০০ এবং ১৯০৪ সালের পূর্বের গেমগুলি ক্লাব দলগুলি ব্যবহার করেছিল)। এই দলটি এবং ১৯১২ এবং ১৯২০ এর পরবর্তী দুটিতে শুধুমাত্র ইংলিশ অপেশাদার খেলোয়াড় ছিল এবং কেউ কেউ এটিকে শুধুমাত্র ইংরেজ অপেশাদার দলের একটি সম্প্রসারণ হিসাবে দেখেন, পেশাদার খেলার উত্থানের প্রতিক্রিয়া হিসাবে ১৯০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই সময়ের মধ্যে দলটি ১৯০৮ এবং ১৯১২ টুর্নামেন্টে স্বর্ণপদক জিতেছিল, যদিও ১৯২০ সালে ১ম রাউন্ড থেকে বাদ হয়ে গিয়েছিল। পেশাদারদের অন্তর্ভুক্তি নিয়ে এফএ এবং ফিফার মধ্যে একটি বিরোধ দেখা দেয় যে এফএ ১৯২৪ এবং ১৯২৮ সালে অলিম্পিক ফুটবল থেকে প্রত্যাহার করে নেয় এবং ১৯৩২ সালে অলিম্পিকে কোনো ফুটবলই দেখা যায়নি। ফিফা বিশ্বকাপ তৈরির পর, এটি সম্মত হয়েছিল যে অলিম্পিক ফুটবল একচেটিয়াভাবে অপেশাদার হয়ে উঠবে, যার ফলে দলটি আবার ১৯৩৬ সালের গেমসে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে, এবার অন্যান্য হোম নেশনের খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্ত করবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে বিরতির পর, দলটি ১৯৪৮ থেকে ১৯৭২ পর্যন্ত প্রতিটি খেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে, যদিও ১৯৬০ সালের পর মূল টুর্নামেন্টের জন্য যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছিল। এই সময়ের মধ্যে দলের সেরা পারফরম্যান্স ১৯৪৮ সালে ম্যানেজার ম্যাট বাসবির অধীনে লন্ডনে আয়োজিত দ্বিতীয় গেমসে চতুর্থ স্থান অর্জন করেছিল। ১৯৭৪ সালে এফএ অপেশাদার এবং পেশাদার খেলোয়াড়দের মধ্যে পার্থক্য বিলুপ্ত করার পর, এটি একটি দলে প্রবেশ করা বন্ধ করে দেয়। ১৯৯২ সালের মধ্যে গেমস দলগুলি পেশাদারদের ব্যবহার করতে পারত, কিন্তু ২৩ বছরের কম বয়সী খেলোয়াড়দের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল, প্রতি স্কোয়াডে মাত্র তিনজন ওভার বয়সী খেলোয়াড়ের অনুমতি ছিল। এই পরিবর্তন সত্ত্বেও, লন্ডন ২০১২ গেমসের আয়োজক হওয়ার অধিকার না পাওয়া পর্যন্ত গ্রেট ব্রিটেন আবার কোনো ফুটবল দলে প্রবেশ করেনি। এফএ দলকে সংগঠিত করেছিল, স্টুয়ার্ট পিয়ার্সকে ম্যানেজার নিযুক্ত করেছিল। একটি গ্রেট ব্রিটেন মহিলা দলও ২০১২ এবং ২০২০ গেমসে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। ইতিহাস উৎপত্তি এফএ ১৮৬৩ সালে লন্ডনে গঠিত হয়েছিল, যখন ক্লাবগুলির মধ্যে ম্যাচগুলিকে সহজতর করার জন্য ফুটবলের জন্য একটি ভাগ করা নিয়ম তালিকা তৈরি করতে ১৩টি দল মিলিত হয়েছিল। আন্তর্জাতিক ফুটবলের উত্থানের আগে এফএ গঠন করে এই সংস্থার ভৌগলিক রেমিট নিয়ে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়েছে বলে মনে হয় না। জাতীয় দলগুলির মধ্যে প্রথম ফুটবল ম্যাচগুলি এফএ দ্বারা সাজানো হয়েছিল, যারা প্রতিনিধি দল গঠনের জন্য ইংরেজ এবং স্কটিশ খেলোয়াড়দের আমন্ত্রণ জানায়। স্কটিশ দলগুলি প্রায় সম্পূর্ণরূপে ইংল্যান্ডের স্কটিশ বাসিন্দাদের নিয়ে গঠিত হয়েছিল এবং আরও স্কটিশ ভিত্তিক খেলোয়াড়দের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে উত্সাহিত করার জন্য, স্কটল্যান্ডের একটি সংস্থাকে স্কটিশ দল গঠনের চেষ্টা করা হয়েছিল। ১৮৭২ সালের স্কটল্যান্ড এবং ইংল্যান্ডের মধ্যে গ্লাসগোতে খেলার জন্য, কুইন্স পার্ক ফুটবল ক্লাব এই ভূমিকা গ্রহণ করেছিল এবং এই খেলাটি এখন প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ হিসাবে স্বীকৃত। এক বছরের মধ্যে, স্কটিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এসএফএ) এই ম্যাচগুলিকে সহজতর করার জন্য এবং স্কটল্যান্ডে ফুটবলকে আরও বিস্তৃতভাবে সংগঠিত করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তৃতীয় জাতীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন, ওয়েলস ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন ২৮৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং চতুর্থ, আইরিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন, (আইএফএ), ১৮৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যুক্তরাজ্যের চারটি দেশের মধ্যে আন্তর্জাতিক খেলার অনুশীলন (যেটি হোম নেশনস নামেও পরিচিত) এইভাবে বিশ্বের অন্য কোথাও ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন গড়ে ওঠার আগে গড়ে উঠেছিল এবং 'ইউনাইটেড কিংডম ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন' কখনও গঠিত হয়নি। যুক্তরাজ্যের বাইরে, ১৮৮৯ সালে (ডেনমার্ক এবং নেদারল্যান্ডসে) প্রথম জাতীয় অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়েছিল, এবং এগুলি তাদের নিজস্ব জাতীয় দল বাছাই করতে শুরু করে। ১৯০০ সালের অলিম্পিকে যখন ফুটবলকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, তবে, অনেক দেশ এখনও একটি দল বাড়াতে সংগ্রাম করছিল, এবং তাই ক্লাব দলগুলি তার পরিবর্তে প্রবেশ করেছিল। আপটন পার্ক স্বর্ণপদক জিতে যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করেন। ১৯০৮—১৯৩৬: প্রথম টুর্নামেন্ট এবং অলিম্পিকে স্বর্ণ যুগ লন্ডনে ১৯০৮ সালের অলিম্পিক গেমসের জন্য, এফএ আইওসিকে একটি অফিসিয়াল ফুটবল টুর্নামেন্ট অন্তর্ভুক্ত করতে রাজি করেছিল, যেটি তারা আয়োজন করেছিল। একটি দল, সম্পূর্ণরূপে ইংলিশ খেলোয়াড়দের নিয়ে গঠিত, প্রবেশ করা হয়েছিল। কিছু উৎস এই দলটিকে ইংল্যান্ড জাতীয় অপেশাদার ফুটবল দল হিসাবে উল্লেখ করে চলেছে, যেখানে অন্যরা এখনও সমস্ত অংশগ্রহণকে গ্রেট ব্রিটেন হিসাবে লেবেল করে। যদিও দলটি ইউনাইটেড কিংডম হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল এবং এই হিসাবে তালিকাভুক্ত ছিল, অফিসিয়াল ম্যাচ রিপোর্টটি "ইংলিশ দল" কে নির্দেশ করে। স্কটিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন "ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের একটি জাতীয় সংস্থাকে যুক্তরাজ্য বলে অভিহিত করার বা অন্য তিনটি জাতীয় সংস্থার সম্মতি ছাড়াই খেলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জন্য" একটি প্রস্তাব পাস করেছে। আন্তর্জাতিক ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন বোর্ডের পরবর্তী সভায় এই রেজুলেশন পাঠ করা হয়। জবাবে, "তিনি ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা ব্যাখ্যা করেছিলেন যে এটি কর্তৃপক্ষের দেওয়া নাম ছিল, এবং ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন যতদূর উদ্বিগ্ন ছিল তাদের এই বিষয়ে কিছু করার নেই৷ স্কটিশ অ্যাসোসিয়েশন এই উত্তরে সন্তুষ্ট ছিল৷" ১৯০৮ সালের অলিম্পিকে, "গ্রেট ব্রিটেন এবং আয়ারল্যান্ড" তাদের তিনটি ম্যাচই জিতেছিল, প্রথম দুই পর্বে সুইডেন এবং নেদারল্যান্ডসকে পরাজিত করেছিল। তারা ফাইনালে ডেনমার্কের সাথে মুখোমুখি হয়েছিল, ভিভিয়ান উডওয়ার্ড এবং ফ্রেডরিক চ্যাপম্যানের গোলে তাদের ২–০ গোলে পরাজিত করেছিল। দলটি ১৯১২ গেমসে এই সাফল্যের পুনরাবৃত্তি করেছিল। আবার, ব্রিটেন তিনটি ম্যাচই জিতেছে এবং ফাইনালে ডেনমার্ককে হারিয়েছে, এবার ফলাফল ৪–২ গোল। আগের ফাইনালে গোল করা উডওয়ার্ড এই টুর্নামেন্টের অধিনায়ক ছিলেন। ১৯২০ গ্রীষ্মকালীন গেমসে, ব্রিটেন প্রথম পর্বে নরওয়ের কাছে আশ্চর্যজনকভাবে হেরে যায়। ব্রিটেন শুধুমাত্র অপেশাদার খেলোয়াড়দের খেলায়, যখন অন্যান্য দেশগুলি উপলব্ধ সমস্ত খেলোয়াড়দের থেকে তাদের দল নির্বাচন করে। এই টুর্নামেন্টটি এফএ-র মধ্যে গড়ে ওঠা একটি ফাটলের অংশ ছিল, যারা অলিম্পিককে শুধুমাত্র একটি অপেশাদার প্রতিযোগিতা হিসেবেই রাখতে চেয়েছিল এবং ফিফা, যারা একটি পূর্ণ ফুটবল বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ পেতে আগ্রহী ছিল। এর ফলে এফএ ফিফা ত্যাগ করে, সেইসাথে ১৯২৪ এবং ১৯২৮ ফুটবল টুর্নামেন্ট থেকে প্রত্যাহার করে। যাইহোক, অবশেষে, একটি চুক্তিতে পৌঁছানো হয় যেখানে অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুধুমাত্র অপেশাদার খেলোয়াড়দের জন্য হবে, ফিফা বিশ্বকাপের সাথে পেশাদার এবং অপেশাদার সকল খেলোয়াড়কে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। ১৯৩২ সালের গেমসে কোনো ফুটবল টুর্নামেন্ট ছিল না, তাই ১৯৩৬ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ব্রিটেনের অলিম্পিক ফুটবলে ফিরে আসে। গ্রেট ব্রিটেন কোয়ার্টার ফাইনালে পোল্যান্ডের কাছে ৫–৪ গোলে পরাজিত হয়েছিল। ১৯৪৮—১৮২: যুদ্ধ পরবর্তী টুর্নামেন্ট দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর, গ্রেট ব্রিটেন ১৯৪৮ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত সমস্ত অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্টে অংশ নেয়। লন্ডনে আয়োজিত ১৯৪৮ সালের টুর্নামেন্টটি ছিল দলের সবচেয়ে সফল। এই সময়ের মধ্যে, এটি স্বীকৃত হয়েছিল যে ব্রিটেনের অপেশাদার খেলোয়াড়রা পেশাদার খেলার উত্থানের কারণে আগের বছরগুলির মতো একই মানের ছিল না। বিপরীতে, দেশগুলির দলগুলি যারা এখনও পেশাদার লিগ তৈরি করেনি তাদের শক্তিশালী দলগুলিকে মাঠে নামাতে সক্ষম হয়েছিল। ম্যানেজার ম্যাট বাসবি সমস্ত ' দেশের দেশ' -এর খেলোয়াড়দের নিয়ে গঠিত একটি স্কোয়াডকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন, এবং ব্রিটেন নেদারল্যান্ডস এবং ফ্রান্সের বিরুদ্ধে জয়লাভ করে সেমি-ফাইনালে উঠেছিল। যুগোস্লাভিয়ার কাছে সেমি-ফাইনালে হেরে ব্রিটেন আবার ডেনমার্কের মুখোমুখি হয়। এবার অবশ্য তারা ৫–৩ ব্যবধানে পরাজিত হয় এবং ব্রোঞ্জ পদক থেকে বঞ্চিত হয়েছিল। ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম গ্রেট ব্রিটেনের ফাইনাল দুটি ম্যাচ আয়োজন করেছিল, যদিও তারা ক্রেভেন কটেজ এবং হাইবারিতেও খেলেছিল। ১৯৪৮ সালের পর, গ্রেট ব্রিটেন অলিম্পিকে আর কখনও উল্লেখযোগ্য হুমকি ছিল না। ১৯৫২ সালে লুক্সেমবার্গের কাছে তাদের উদ্বোধনী ম্যাচে হেরে যাওয়ার পর তারা বাদ পড়ে যায়, এবং কোয়ার্টার ফাইনালে বুলগেরিয়ার কাছে পরাজিত হওয়ার আগে অন্যান্য দল প্রত্যাহার করার পরেই ১৯৫৬- এর জন্য যোগ্যতা অর্জন করে। একটি অলিম্পিক গেমসে তাদের চূড়ান্ত উপস্থিতি ১৯৬০ সালে এসেছিল। স্কোয়াডটি আবার সব দেশ থেকে নির্বাচন করা হয়, যেখানে জাতীয় অপেশাদার দলের মধ্যকার ম্যাচগুলি সেরা ১৯ জনকে বেছে নেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়। গ্রেট ব্রিটেন তাদের তিনটি ম্যাচের মধ্যে একটিতে হেরে, একটি ড্র এবং একটিতে জিতে প্রথম পর্ব বাদ পড়েছিল। এরপর গ্রেট ব্রিটেন পরের তিনটি অলিম্পিকের জন্য যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়, ১৯৭১ সালে ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে একই দলের বিপক্ষে ১–০ ব্যবধানে জয়ের পর তাদের চূড়ান্ত ম্যাচে বুলগেরিয়ার কাছে বাছাই পর্বে পরাজয় ঘটে। ১৯৭৪ সালে, ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন পেশাদার এবং অপেশাদারদের মধ্যে পার্থক্যকে স্বীকৃতি দেওয়া বন্ধ করে দেয়, পরবর্তীতে সমস্ত খেলোয়াড়কে শুধুমাত্র 'খেলোয়াড়' হিসাবে নিবন্ধিত করা হয়, তা বেতন বা অবৈতনিক হোক। এটি ইংল্যান্ড অপেশাদার দলের অস্তিত্বের অবসান ঘটায়, যা সবসময় ব্রিটিশ অলিম্পিক দলের ভিত্তি ছিল। যেমন, এফএ অলিম্পিক প্রতিযোগিতায় একটি ফুটবল দলকে প্রবেশ করা বন্ধ করে দেয়। ১৯৭৬—২০০৮: টুর্নামেন্ট থেকে অনুপস্থিতি ১৯৮৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য, পেশাদার ফুটবলারদের প্রথমবারের মতো অলিম্পিকে প্রতিযোগিতা করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে, ইউরোপীয় এবং দক্ষিণ আমেরিকার দলগুলিকে ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের খেলার জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, কিন্তু ১৯৯২ সাল থেকে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে সমস্ত দেশের জন্য যোগ্যতা ২৩ বছরের কম বয়সী খেলোয়াড়দের জন্য সীমাবদ্ধ ছিল, যে কোনো বয়সের তিনজন খেলোয়াড়কে ছাড়া। ১৯৯২ সাল থেকে, উয়েফা ইউরোপীয় অনূর্ধ্ব-২১ চ্যাম্পিয়নশিপ উয়েফা দেশগুলির জন্য বাছাইপর্বের টুর্নামেন্ট হিসেবে কাজ করেছে, যেখানে প্রতিটি হোম নেশনস অংশগ্রহণ করে। চারবার, গ্রেট ব্রিটেনের দলগুলি যোগ্যতা অর্জনের অবস্থানে শেষ করেছে: ১৯৯২ — ১৯৯৬ — ২০০৮ — ২০২৪ — ১৯৯৬ সালের মার্চ মাসে, স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি প্রস্তাব করেছিল যে স্কটল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দের ১৯৯৬ অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা উচিত, ১৯৯৬ উয়েফা ইউরোপীয় অনূর্ধ্ব-২১ চ্যাম্পিয়নশিপে চতুর্থ স্থান অর্জন করে। স্কটল্যান্ড গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্টের জন্য পরপর দুবার যোগ্যতা অর্জন করবে, ১৯৯২ সংস্করণেও চতুর্থ স্থান অর্জন করেছিল। স্কটিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এসএফএ) স্কটল্যান্ড দলকে অলিম্পিকে পাঠানোর ধারণার বিরোধিতা করেছিল কারণ তাদের গ্রেট ব্রিটেনের মতো অংশগ্রহণ করতে হতো, যা এসএফএ মনে করেছিল যে স্কটিশ জাতীয় দলের স্বাধীন মর্যাদা বিপন্ন হবে। ব্রিটিশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন প্রাথমিকভাবে ২০০৮ গেমসের জন্য প্রবেশের সম্ভাবনা প্রত্যাখ্যান করে, ইংল্যান্ড ২০০৭ অনূর্ধ্ব-২১ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমি–ফাইনালে পৌঁছিল ২০০৮ অলিম্পিকের জন্য যোগ্যতা অর্জন করত, কিন্তু একটি দল প্রবেশ করেনি। ইতালি পর্তুগালের বিপক্ষে প্লে-অফ ম্যাচে জিতে তাদের শূন্যস্থান দখল করে। ইংল্যান্ড মহিলা দলও ২০০৮ অলিম্পিকের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছিল, ২০০৭ বিশ্বকাপে তাদের পারফরম্যান্সের মাধ্যমে, কিন্তু তারা অলিম্পিকে জায়গা থেকে বঞ্চিত হয়েছিল কারণ অন্য তিনটি হোম নেশন তাদের সম্মতি দিতে অস্বীকার করেছিল। লন্ডনের জন্য সংস্কার ২০১২ লন্ডন ২০১২ অলিম্পিক বিডের সাফল্যের কারণে, যুক্তরাজ্য স্বাগতিক দেশ হিসাবে ফুটবল টুর্নামেন্টে একটি দলে প্রবেশের অধিকার লাভ করেছিল। ব্রিটিশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ) বলেছিল যে এটি একটি ফুটবল দলে প্রবেশ করবে, কিন্তু স্কটিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এসএফএ) এমনকি সেই মিটিংগুলিতে যোগ দিতে অস্বীকার করে যেখানে হোম নেশনস সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করবে। এবং ওয়েলস ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এফএডাব্লিউ) আলোচনা থেকে সরে এসেছে। আইরিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (উত্তর আয়ারল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করে) ২০০৭ সালের অক্টোবরে বলেছিল যে তারা একটি একীভূত দলে অংশ নেবে না, ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (ইংল্যান্ড) অংশ নিতে ইচ্ছুক একমাত্র সংস্থা হিসাবে রেখে। পরিকল্পনাগুলির বিরুদ্ধে এসএফএ-এর বিরোধিতা প্রাথমিকভাবে এই ভয়ে মূল ছিল যে হোম নেশন্স সমস্ত প্রতিযোগিতায় একটি সম্মিলিত দলকে মাঠে নামতে বাধ্য হবে। এর অর্থ হবে ফিফার সংবিধানের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হোম নেশন্সের বিশেষ মর্যাদা হারানো। বিভিন্ন ভক্ত, রাজনীতিবিদ এবং ক্রীড়া-মানুষ সবাই একটি দল গঠনের বিষয়ে তাদের মতামত দিয়েছেন। বিওএ দ্বারা প্রকাশিত ২০০৫ সালের জনমত জরিপে দাবি করা হয়েছে যে ২০১২ সালের অলিম্পিকের জন্য একটি ব্রিটিশ দল গঠনের পক্ষে বেশিরভাগ স্কটস সমর্থন করেছিল। চারটি হোম নেশনের অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাবের দ্বারা জারি করা একটি যৌথ বিবৃতি এই পরিকল্পনার বিরোধিতা করেছিল। ২০১২ সালের অলিম্পিকে ব্রিটিশ দল থাকা উচিত কিনা তা নিয়ে বিভিন্ন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদও তাদের মতামত দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন ২০০৮ সালের অলিম্পিকের সময় বলেছিলেন যে তিনি একটি ব্রিটিশ দল চেয়েছিলেন এবং এটি ঘটানোর জন্য কাজ করবেন, যদিও তিনি স্বীকার করেছিলেন যে এটি হোম নেশনসের স্বায়ত্তশাসনকে প্রভাবিত করতে পারে। স্কটল্যান্ডের প্রথম মন্ত্রী অ্যালেক্স স্যালমন্ড তখন একটি ব্রিটিশ দলের বিরুদ্ধে তার বিরোধিতা প্রকাশ করেন, যুক্তি দেন যে ব্রাউনকে সমর্থন করার জন্য "গুরুতরভাবে স্কটল্যান্ডের সাথে যোগাযোগের বাইরে" থাকতে হবে। ফিফা সভাপতি সেপ ব্লাটার প্রাথমিকভাবে ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিটিকে আশ্বস্ত করেছিলেন যে ২০১২ সালে একটি সম্মিলিত দলকে মাঠে নামানোর ফলে তাদের অবস্থা প্রভাবিত হবে না। এসএফএ তার অবস্থান পরিবর্তন করতে অস্বীকার করে, এই যুক্তিতে যে ব্লাটারের ব্যক্তিগত মতামত এবং অনুমতি কোনো ব্যাপার নাও হতে পারে একবার তিনি অফিস ছেড়ে চলে গেলেন, এবং তারা তাদের মর্যাদাকে ঝুঁকিতে ফেলতে চান না। ২০০৮ সালের মার্চ মাসে ব্লাটার তার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করেছেন বলে মনে হয়েছিল, যখন তিনি বলেছিলেন যে "তাদের শুধুমাত্র ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়দের নিয়ে গঠিত একটি দলে প্রবেশ করা উচিত" এবং তিনি পরামর্শ দিয়েছিলেন যে একটি ঐক্যবদ্ধ দল দ্বারা চারটি ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশনের স্বাধীন মর্যাদা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। উয়েফা-এর প্রধান নির্বাহী ডেভিড টেলর, এসএফএ-এর প্রাক্তন প্রধান নির্বাহী, আগস্ট ২০০৮-এ বলেছিলেন যে একটি ব্রিটিশ অলিম্পিক দল স্বতন্ত্র দেশগুলির অস্তিত্বকে হুমকির মুখে ফেলবে৷ টেলর আরও বলেছিলেন যে হোম নেশন্স এর অনন্য মর্যাদা আগেও অন্যান্য ফিফা সদস্যদের দ্বারা আক্রমণের শিকার হয়েছিল এবং সেই মর্যাদা রক্ষা করার জন্য "কী গ্যারান্টি দেওয়া যেতে পারে তা দেখা কঠিন"। জাপানে ২০০৮ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের সাথে একযোগে অনুষ্ঠিত একটি সম্মেলনে, ২০১২ অলিম্পিকের জন্য একটি যুক্তরাজ্য দলের সম্ভাবনা নিয়ে ফিফা কার্যনির্বাহী কমিটি আলোচনা করেছিল, যারা তাদের অনুমোদন দিয়েছিল। খেলাধুলার বিশ্ব থেকে, বিশ্ব ৪০০ মিটার হার্ডলস চ্যাম্পিয়ন ডাই গ্রিন বলেছেন যে তিনি অনুভব করেছিলেন যে অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্ট হওয়া উচিত নয় কারণ অলিম্পিক সেই খেলার শীর্ষ নয়। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন যে ফুটবল দলের কভারেজ অন্যান্য প্রতিযোগীদের আগ্রহকে ছাপিয়ে যাবে। ২০১২ অলিম্পিকের পরিচালক সেবাস্টিয়ান কো নিয়মিতভাবে দলের সমর্থনে কথা বলতেন। অবশেষে চারটি সংস্থার মধ্যে একটি সমঝোতা হয়েছিল, যেখানে শুধুমাত্র ইংলিশ খেলোয়াড়দের একটি দল যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করবে। উত্তর আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলসের ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনগুলি ফিফাকে একটি যৌথ চিঠি পাঠিয়েছিল যে তারা অংশগ্রহণ করবে না, তবে তারা ইংল্যান্ডের একা অংশগ্রহণে আপত্তি করবে না। এই চুক্তিটি বিওএ দ্বারা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছিল, যারা চারটি দেশের খেলোয়াড় নির্বাচন করতে চেয়েছিল এবং দাবি করেছিল যে শুধুমাত্র ইংলিশ খেলোয়াড়দের নির্বাচন করা সম্ভাব্য বৈষম্যমূলক হবে। জিম বয়েস বলেছেন যে বিওএ দ্বারা খেলোয়াড়দের বাছাই করার ক্ষেত্রে কোনো আইনি বিধিনিষেধ নেই এবং এসএফএ স্বীকার করেছে যে স্কটিশ খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণে বাধা দেওয়ার কোনো আইনি ভিত্তি থাকবে না। তখন নিশ্চিত করা হয় যে এফএ ইংল্যান্ডের বাইরে থেকে খেলোয়াড় বাছাই করতে চায়। গ্যারেথ বেল এবং অ্যারন রামসে -এর মতো যোগ্য নন-ইংরেজি খেলোয়াড়রা দলে খেলার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন, দলের প্রতিরূপ শার্ট পরে একটি ফটোশুটের জন্য পোজ দিয়েছিলেন। প্রাক-টুর্নামেন্ট প্রস্তুতি এফএ ২০১১ সালের অক্টোবরে ঘোষণা করেছিল যে স্টুয়ার্ট পিয়ার্স ম্যানেজার হবেন। এই ঘোষণার পর, পিয়ার্স এমন খেলোয়াড়দের একটি প্রাথমিক দীর্ঘ তালিকা তৈরি করেন যাদের তিনি স্কোয়াডের জন্য বিবেচনা করতে চেয়েছিলেন এবং এই সমস্ত খেলোয়াড়দেরকে তার পছন্দের বিষয়ে জানানোর জন্য লিখেছিলেন। পিয়ার্স বলেছেন যে খেলোয়াড়রা যারা অন্তর্ভুক্ত হতে চায়নি তারা সেই পর্যায়ে তাদের ইচ্ছার কথা তাকে জানাতে সক্ষম হবে। ডিসেম্বর ২০১১-এ বলা হয়েছিল যে খেলোয়াড়দের ক্লান্তি এড়াতে উয়েফা ইউরো ২০১২- এর জন্য ইংল্যান্ড স্কোয়াডের জন্য নির্বাচিত খেলোয়াড়দের কাউকেই নির্বাচিত করা হবে না। জানুয়ারি ২০১২ সালে, এটি প্রকাশিত হয়েছিল যে ১৯১ জন খেলোয়াড়ের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছিল, যার মধ্যে ৭ জন দলের জন্য বিবেচিত হতে অস্বীকার করেছিল। ২০১২ সালের এপ্রিলে আরও একটি কাটছাঁট ঘোষণা করা হয়েছিল, যোগ্য খেলোয়াড়দের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রায় ৮০-এ নামিয়ে আনা হয়েছিল। চূড়ান্ত প্রাক-টুর্নামেন্ট কাটা জুনের শুরুতে ঘটেছিল, যখন ৩৫ জন খেলোয়াড়ের একটি স্কোয়াড ফিফাতে জমা দেওয়া হয়েছিল। ড্রয়ের আগে গ্রেট ব্রিটেনকে অলিম্পিক টুর্নামেন্টের জন্য গ্রুপ এ রাখা হয়েছিল। ২৪ এপ্রিল ২০১২-এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং গ্রেট ব্রিটেনের গ্রুপে উরুগুয়ে, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং সেনেগালকে যুক্ত করেছিল। অলিম্পিক গেমসের জন্য চূড়ান্ত ১৮ সদস্যের স্কোয়াড ২ জুলাই ২০১২ তারিখে ঘোষণা করা হয়েছিল। স্পেনের মারবেলায় একটি প্রাক-টুর্নামেন্ট প্রশিক্ষণ ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে মেক্সিকোর বিপক্ষে একটি প্রশিক্ষণ ম্যাচ, যা মেক্সিকো ১–০ গোলে জিতেছিল। স্কোয়াডের সকল খেলোয়াড় ৪৫ থেকে ৭৫ মিনিটের মধ্যে খেলেছে। এরপর দলটি ২০ জুলাই মিডলসব্রোর রিভারসাইড স্টেডিয়ামে ব্রাজিলের বিপক্ষে একটি অফিসিয়াল প্রীতি ম্যাচ খেলে। যা ব্রাজিল ২–০ গোলে জিতেছিল। অলিম্পিক টুর্নামেন্ট ২৬ জুলাই ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে গ্রেট ব্রিটেনের প্রথম ম্যাচটি সেনেগালের সাথে ১–১ ড্র হয়েছিল। প্রথমার্ধে গ্রেট ব্রিটেনের হয়ে গোল করেন ক্রেইগ বেলামি, কিন্তু ৮২তম মিনিটে পাল্টা আক্রমণে সেনেগালের হয়ে সমতা এনে দেন পাপে মুসা কোনাতে। তাদের দ্বিতীয় ম্যাচটি ছিল ওয়েম্বলিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ৩–১ গোলের জয়। রায়ান গিগস হেডার গ্রেট ব্রিটেনকে এগিয়ে দেয়, আহমেদ আলী সমতা করার আগে। স্কট সিনক্লেয়ার বদলি হিসেবে আসার পর খেলায় তার প্রথম স্পর্শে লিড পুনরুদ্ধার করেন এবং কয়েক মিনিট পরে, সহযোগী বদলি ড্যানিয়েল স্টারিজ সংযুক্ত আরব আমিরাতের গোলরক্ষককে চিপ করে এটি ৩–১ করে। স্টারিজ তাদের শেষ গ্রুপ খেলায় উরুগুয়ের বিপক্ষে ১–০ ব্যবধানের জয়ে আবার গোল করেন। নকআউট পর্বে, গ্রেট ব্রিটেন কোয়ার্টার–ফাইনাল পর্বে দক্ষিণ কোরিয়ার মুখোমুখি হয়েছিল। অতিরিক্ত সময়ের পর স্কোর ১–১ হলে ম্যাচটি পেনাল্টি শুট-আউটে যায়। স্ট্রিজ ব্রিটেনের পঞ্চম প্রচেষ্টা মিস করার পর গ্রেট ব্রিটেন শ্যুট-আউটে ৪–৫ হারে, যখন কোরিয়ানরা তাদের পাঁচটি প্রচেষ্টাই রূপান্তরিত করে। ভবিষ্যত সম্ভাবনাগুলি ২০১২ টুর্নামেন্ট চলাকালীন কিছু খেলোয়াড় যেমন রায়ান গিগস এবং ব্রিটিশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কিছু সদস্য ভবিষ্যতের অলিম্পিকে একটি ফুটবল দলে প্রবেশের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। ২০১২ সালের অলিম্পিক থেকে গ্রেট ব্রিটেনের বাদ পড়ার পর, ভবিষ্যতের অলিম্পিক গেমসের জন্য দলটিকে সংস্কার করার কোনো জনসাধারণের পরিকল্পনা ছিল না, এফএ-র প্রধান-নির্বাহী অ্যালেক্স হর্ন বলেছেন যে এফএ ভবিষ্যতে পুরুষ ফুটবল দলকে সমর্থন করবে না। অলিম্পিক যে কোনো সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ গ্রেট ব্রিটেনের দলের সামনে যে সমস্যাটি হচ্ছে তা হল যে যোগ্যতা অর্জনের জন্য কোনো ব্যবস্থা নেই, কারণ স্বতন্ত্র দেশগুলো যোগ্যতা অর্জনের প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। ২০১৫ সালে, ইংল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-২১ কোচ গ্যারেথ সাউথগেট এবং এফএ ডিরেক্টর অব এলিট ডেভেলপমেন্ট ড্যান অ্যাশওয়ার্থ এফএ নীতি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেন যে অলিম্পিক টুর্নামেন্ট অপ্রাপ্তবয়স্ক খেলোয়াড়দের জন্য একটি মূল্যবান অভিজ্ঞতা। এফএ পরবর্তীতে অন্যান্য স্বদেশী দেশগুলিকে পরামর্শ দেয় যে তারা ২০১৬ সালে দলে প্রবেশ করতে চায়, যদি দুটি বা ইংল্যান্ড দল যোগ্যতার মান পূরণ করে। স্কটিশ, ওয়েলশ এবং উত্তর আইরিশ অ্যাসোসিয়েশনগুলি এই পরামর্শের বিরোধিতা করেছিল। নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের জিম বয়েস, তখন ফিফার একজন ভাইস-প্রেসিডেন্ট, বলেছিলেন যে তিনি একটি আশ্বাস দিয়েছেন যে ভবিষ্যতে গ্রেট ব্রিটেনের যে কোনও দলকে সমস্ত দেশের সম্মতির প্রয়োজন হবে। এফএ তখন অন্যান্য স্বদেশী দেশগুলিকে পরামর্শ দেয় যে তারা দলে প্রবেশ করবে না, স্কটিশ এফএ বলে যে এফএ পরিকল্পনার বিরোধিতাকে "অবমূল্যায়ন" করেছে। টিম জিবি ২০১৬ অলিম্পিকে একটি দলে প্রবেশ না করার পরে, ব্রিটিশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী বিল সুইনি তার হতাশা প্রকাশ করেছেন এবং বলেছেন যে ২০২০ টোকিও অলিম্পিকের জন্য দলগুলিকে ফিল্ড করার চেষ্টা করার জন্য আলোচনা হবে৷ ব্রিটিশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস-চেয়ারম্যান এবং প্রাক্তন ক্রীড়া মন্ত্রী স্যার হিউ রবার্টসন আরও বলেছেন: "ব্রিটিশ অলিম্পিক কমিটির দৃষ্টিকোণ থেকে, আমরা টিম জিবি ফুটবল দেখতে পছন্দ করব", যেখানে ইংল্যান্ডের নতুন সিনিয়র টিম ম্যানেজার স্যাম অ্যালার্ডিস বলেছেন: "এটি প্রত্যাখ্যান করা এটি একটি বড় লজ্জার বিষয় যা আমরা ভবিষ্যতে দেখতে পারি এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার চেষ্টা করতে পারি।" স্বদেশের চারটি দেশের মধ্যে যৌথ আলোচনা ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে শুরু হয়েছিল। ফিফা পরবর্তীকালে ২০২০ গেমসের জন্য একটি গ্রেট ব্রিটেন দলের ধারণা অনুমোদন করে, কিন্তু ওয়েলশ, স্কটিশ এবং উত্তর আইরিশ এফএ থেকে বিরোধিতা অব্যাহত ছিল। এফএ প্রধান নির্বাহী মার্টিন গ্লেন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যে একটি দলের অস্তিত্ব নিয়ে আগের উদ্বেগগুলি আর উদ্বেগজনক নয়, এই বলে: "অতীতে বড় ভয় ছিল যে আমরা যদি এটি করি তবে আমরা আমাদের স্বাধীন দেশের মর্যাদাকে হুমকির মুখে ফেলব৷ কিন্তু এটির অধীনে সমাধান করা হয়েছিল৷ [প্রাক্তন ফিফা সভাপতি সেপ] আসলে ব্লাটার এবং জিয়ান্নি ইনফ্যান্টিনো এটিকে শক্তিশালী করেছেন।" গ্লেন প্রকাশ করেছেন যে "ফিফা ইঙ্গিত দিয়েছে যে এটি কোনও সমস্যা নয়" এবং "ইস্যুটি প্রতিটি দেশের স্বতন্ত্র স্বার্থ।" ২০২০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে একটি মহিলা দলের প্রবেশের জন্য চারটি সংস্থার মধ্যে একটি চুক্তি হয়েছিল, যোগ্যতা ২০১৯ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের পারফরম্যান্সের উপর নির্ভর করে, তবে এটি পুরুষদের ফুটবলকে প্রভাবিত করেনি। টোকিও ২০২০-এর পরে, স্কাই স্পোর্টস রিপোর্ট করেছে যে ব্রিটিশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন প্যারিস ২০২৪-এ পুরুষদের দল পাওয়ার আশা করেছিল। যাইহোক, গ্রেট ব্রিটেনের ২০২৩ উয়েফা ইউরোপীয় অনূর্ধ্ব-২১ চ্যাম্পিয়নশিপে ইংল্যান্ড যোগ্যতার জায়গায় শেষ করা সত্ত্বেও গ্রেট ব্রিটেনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা বা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কোনো নিশ্চিতকরণের কিছুই আসেনি। সমালোচনা অফিসিয়াল ফুটবল সংস্থার কর্মকর্তারা এবং ওয়েলস, স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডের কিছু খেলোয়াড় লন্ডন ২০১২ অলিম্পিকের জন্য একটি গ্রেট ব্রিটেন ফুটবল দল তৈরি করার পদক্ষেপের বিরুদ্ধে ছিলেন। এফএডাব্লিউ তাদের খেলোয়াড়দের লন্ডন অলিম্পিকের জন্য জিবি স্কোয়াডে যুক্ত করতে চায়নি কারণ তারা উদ্বিগ্ন ছিল যে এটি একটি স্বাধীন ফুটবল দেশ হিসেবে তাদের মর্যাদাকে ক্ষুন্ন করতে পারে। কার্ডিফ সিটি স্টেডিয়ামে নরওয়ে ফর ওয়েলসের বিপক্ষে ৪–১ জয়ের পর ওয়েলশ ভক্তরাও "নো টিম জিবি" ব্যানার উড়িয়ে দেয়। অ্যারন রামসে টুইটার মারফত বলেছেন, "সবাইকে আরাম দিন, অলিম্পিক দলে খেলার কোনো উপায় নেই যদি এটা একটা স্বতন্ত্র জাতি হিসেবে ওয়েলসের পরিচয়কে প্রভাবিত করে!" ওয়েলশ সম্প্রচারকারী এলিস জেমস বলেছেন যে তিনি একটি জিবি দলের সাথে "প্রতিটি স্তরে গভীরভাবে দ্বিমত পোষণ করেছেন"। এটি প্রস্তাব করা হয়েছে যে এমনকি মাঝে মাঝে একটি ব্রিটিশ দল "স্বাধীন ফুটবল জাতি হিসাবে আমাদের মর্যাদাকে মারাত্মকভাবে দুর্বল করে দেবে (এবং স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডের অবস্থাও)। ফিফা-তে প্রচুর লোক আইএফএবি-এ আমাদের অবস্থানের প্রতি বিরক্তি প্রকাশ করে, এবং দল হিসেবে আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চায়। জিবি এটি ১৯৭০ এর দশকের শুরু থেকে আনা হয়েছে"। দ্য টাইমসের প্রধান ফুটবল লেখক একটি জিবি দলের বিরোধিতার পরামর্শ দিয়েছিলেন, "যে কেউ জিবি ফুটবল দলকে গুরুত্ব সহকারে পরামর্শ দেয় তার কেবল ওয়েলস, স্কটল্যান্ড, উত্তর আয়ারল্যান্ড বা ইংল্যান্ডের খেলা উপভোগ করা উচিত"। অথবা এখনই টিভি অন করুন এবং ওয়েলসের খেলোয়াড় ও সমর্থকদের গান শুনুন। একটি জিবি ফুটবল দলের হয়ে খেলার সময়, ওয়েলশ খেলোয়াড় রায়ান গিগস, ক্রেগ বেলামি, জো অ্যালেন এবং নিল টেলর "গড সেভ দ্য কুইন" গান না গাওয়ার জন্য সমালোচিত হন। দলের ম্যানেজার বলেছেন, ওয়েলশ খেলোয়াড়দের গান না গাওয়ার সিদ্ধান্ত ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। রং ২০১২ অলিম্পিকের অফিসিয়াল কিট, স্টেলা ম্যাককার্টনি দ্বারা ডিজাইন করা এবং আডিডাস দ্বারা নির্মিত, মার্চ মাসে সমস্ত টিম জিবি অলিম্পিক প্রতিযোগীদের ইউনিফর্মের পাশাপাশি উন্মোচন করা হয়েছিল৷ শার্টের সামনের অংশটি ইউনিয়নের পতাকার ডানদিকে মডেল করা হয়েছে, অন্যান্য খেলার ইউনিফর্মের নকশার সাথে মিল রেখে সাদা এবং বিভিন্ন রঙের নীল রঙের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে। শার্টের পিছনের অংশটি নেভি ব্লু, যেমন শর্টস এবং মোজা। কিট একটি লাল ছাঁটা আছে। পরিবর্তনের কিটটি ফ্যাকাশে নীল এবং সাদা, বিভিন্ন শেডের সাথে হোম কিটের মতো একই ইউনিয়ন পতাকার নকশা প্রদর্শন করে। ক্রেস্টটি শার্টের বাম স্তনে রয়েছে এবং নীল রঙে জেনেরিক টিম জিবি লোগো সহ একটি সাদা ঢাল রয়েছে, এর নীচে লন্ডন ২০১২ শব্দ রয়েছে৷ খেলোয়াড় গঠন দলের গঠন সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়েছে। ১৯০৮, ১৯১২, ১৯২৯ এবং ১৯৫৬ স্কোয়াডের সমস্ত খেলোয়াড় ছিলেন ইংরেজ, অন্যান্য বছরগুলিতে উত্তর আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলসের খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। ২০১২ স্কোয়াডে ১৩ জন ইংলিশ এবং ৫ ওয়েলশ খেলোয়াড় ছিল কিন্তু কোন স্কটিশ বা উত্তর আইরিশ খেলোয়াড় ছিল না। জ্যাক বাটল্যান্ড, ইংল্যান্ডের তৃতীয় পছন্দের গোলরক্ষক, অলিম্পিক এবং ইংল্যান্ড ইউরো ২০১২ উভয় দলের জন্য নির্বাচিত একমাত্র খেলোয়াড়। রায়ান গিগস, ক্রেইগ বেলামি এবং মিকা রিচার্ডসকে তিনজন ওভারেজ খেলোয়াড় হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। প্রাক্তন ইংল্যান্ড অধিনায়ক ডেভিড বেকহ্যাম অলিম্পিকের জন্য সংক্ষিপ্ত তালিকায় ছিলেন, কিন্তু চূড়ান্ত দল থেকে বাদ পড়েছিলেন। লন্ডন ২০১২ এর দলীয় সদস্য ২০১২ সালের অলিম্পিক গেমসের জন্য গ্রেট ব্রিটেনের দলীয় সদস্যদের মধ্যে ২ জুলাই ২০১২ তারিখে ঘোষণা করা হয়েছিল, যেখানে রায়ান গিগসকে অধিনায়ক করা হয়েছিল। তিনজন বেশি বয়সী খেলোয়াড়কে * দ্বারা চিহ্নিত করা হয় তালিকাভুক্ত ক্লাবগুলি হল অলিম্পিকের সময় খেলোয়াড়ের নিবন্ধন থাকা খেলোয়াড়দের বয়স হল অলিম্পিকে তাদের প্রথম খেলার দিনে যা খেলোয়াড়ের বয়স ছিল |- ! colspan="9" style="background:#b0d3fb; text-align:left;"| |- style="background:#dfedfd;" |- ! colspan="9" style="background:#b0d3fb; text-align:left;"| |- style="background:#dfedfd;" |- ! colspan="9" style="background:#b0d3fb; text-align:left;"| |- style="background:#dfedfd;" রেকর্ড এবং পরিসংখ্যান অলিম্পিক রেকর্ড অলিম্পিক ফাইনাল ১৯০০ সালের ফাইনাল ১৯০৮ সালের ফাইনাল ১৯১২ সালের ফাইনাল সম্পূর্ণ অলিম্পিক রেকর্ড এটি অলিম্পিক গেমসে গ্রেট ব্রিটেনের সাফল্যের একটি সম্পূর্ণ রাউন্ড-আপ। ১৯০৮ সালের অলিম্পিক লন্ডন ১৯০৮ ১৯১২ সালের অলিম্পিক স্টকহোম ১৯১২ ১৯২০ সালের অলিম্পিক অ্যান্টওয়ার্প ১৯২০ ১৯৩৬ সালের অলিম্পিক বার্লিন ১৯৩৬ ১৯৪৮ সালের অলিম্পিক টীকা: ১৯৪৮ সালের হিসাবে, যুগোস্লাভিয়া এবং বুলগেরিয়ার মতো অনেক পূর্ব ব্লক রাষ্ট্র অলিম্পিকে তাদের পূর্ণ জাতীয় দল নিয়ে খেলেছিল, অন্যদিকে অলিম্পিকের প্রয়োজনীয়তা অনুসারে ব্রিটেন সর্বদা একটি অপেশাদার দলের সাথে প্রতিযোগিতা করেছিল। লন্ডন ১৯৪৮ ১৯৫২ সালের অলিম্পিক হেলসিঙ্কি ১৯৫২ ১৯৫৬ সালের অলিম্পিক মেলবোর্ন ১৯৫৬ টীকা: ব্রিটেন সামগ্রিক ভাবে মোট ৫–৩ গোলে হেরেছিল, তবে মেলবোর্নে প্রতিযোগিতা করার জন্য একটি অবকাশ অর্জন করেছিল ১৯৬০ সালের অলিম্পিক রোম ১৯৬০ ২০১২ সালের অলিম্পিক লন্ডন ২০১২ আরও দেখুন গ্রেট ব্রিটেন মহিলা অলিম্পিক ফুটবল দল যুক্তরাজ্য জাতীয় ফুটবল দল জাতিসংঘের অননুমোদিত রাষ্ট্রসমূহ তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ গ্রেট ব্রিটেনের পুরুষ অলিম্পিক ফুটবল দল ইউরোপীয় জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল ইউরোপীয় অলিম্পিক জাতীয় ফুটবল দল যুক্তরাজ্যে ফুটবল পা যুক্তরাজ্যের বিতর্ক
https://en.wikipedia.org/wiki/Great_Britain_Olympic_football_team
Great Britain Olympic football team
The Great Britain Olympic football team was the men's football team that represented the United Kingdom at the Summer Olympic Games (where it competed as Great Britain, branded Team GB). The team was organised by the Football Association as the men's footballing representative of the British Olympic Association. The team only competed in the Olympic Games. In other international football tournaments, the Home Nations of the United Kingdom are represented by their own national teams, a situation which pre-dated the establishment of a GB team. The team first competed at the FA organised tournament for the 1908 Olympics held in London, which was the first games that featured representative teams using players selected nationally (prior games in 1900 and 1904 used club teams). This team and the two that followed in 1912 and 1920 featured only English amateur players, and is seen by some as merely an extension of the English amateur team, set up in 1906 in response to the rise of the professional game. In this period the team won the gold medal at the 1908 and 1912 tournaments, although exited at Round 1 in 1920. A dispute between the FA and FIFA over the inclusion of professionals saw the FA withdraw from Olympic football in 1924 and 1928, and saw no football at the Olympics at all in 1932. After the creation of the FIFA World Cup, it was agreed that Olympic football would become exclusively amateur, leading to the team competing again in the 1936 Games, this time incorporating players from other Home Nations. After the break caused by World War II, the team then competed in every games from 1948 until 1972, albeit failing to qualify for the main tournament after 1960. In this period the team's best performance was fourth place in 1948 at the second Games hosted in London, under manager Matt Busby. After the FA abolished the distinction between amateur and professional players in 1974, it stopped entering a team. By the 1992 Games teams could use professionals, but were restricted to players under 23 years old, with only three over-age players allowed per squad. Despite this change, Great Britain did not enter a football team again until London won the right to host the 2012 Games. The FA organised the team, with Stuart Pearce appointed manager. A Great Britain women's team also competed at the 2012 and 2020 Games, following the introduction of women's football to the Games in 1996.
1464653
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%20%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A8
নিল ম্যাকলিয়ান
নিল ম্যাক্লিয়ান (১৮৭৫ - ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৫৩) ছিলেন একজন স্কটিশ সমাজতন্ত্রী এবং একজন স্বাধীন লেবার পার্টি এবং পরে লেবার পার্টির গোভানের সংসদ সদস্য। ম্যাকলিন সোশ্যালিস্ট লেবার পার্টির প্রথম সেক্রেটারি ছিলেন, কিন্তু ১৯০৮ সালে বহিষ্কৃত হন। তারপরে ইন্ডিপেনডেন্ট লেবার পার্টির (আইএলপি) একজন সদস্য, ম্যাকলিন রেড ক্লাইডসাইড আন্দোলনের অংশ হিসাবে গ্লাসগো এলাকার অন্যান্য সমাজতন্ত্রীদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছিলেন। অন্যান্য অনেক রেড ক্লাইডসাইডারের মতো, তিনি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় একজন বিবেকবান আপত্তিকারী ছিলেন। তিনি ম্যানি শিনওয়েলকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছিলেন। ১৯১৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে স্কটিশ কো-অপারেটিভ হোলসেল সোসাইটির একজন সংগঠক, ম্যাকলিন গ্লাসগোতে গোভানের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য হাউস অফ কমন্সে নির্বাচিত হন। যখন তার অনেক সহকর্মী আইএলপি ক্লাইডসাইডার্স লেবার পার্টি ছেড়ে চলে যান, তখন ম্যাক্লিয়ান একজন লেবার এমপি ছিলেন, স্কটিশ সোশ্যালিস্ট পার্টির সাথে কিছু সময়ের জন্য যুক্ত ছিলেন। ম্যাকলিন ১৯৫০ সালে পার্লামেন্ট থেকে অবসর নেন, পুনর্নবীকরণ না পেয়ে। তাকে হাউস অফ লর্ডসে একটি আসনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু তার সমাজতান্ত্রিক নীতির কারণে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। তিনি সিবিই নিযুক্ত হন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৪৫-১৯৫০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩৫-১৯৪৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩১-১৯৩৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-১৯৩১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ গ্লাসগোর নির্বাচনী এলাকা থেকে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য স্কটিশ শ্রমিক দলের সংসদ সদস্য স্বতন্ত্র শ্রমিক দলের সংসদ সদস্য ১৯৫৩-এ মৃত্যু ১৮৭৫-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Neil_Maclean
Neil Maclean
Neil Maclean (1875 – 12 September 1953) was a Scottish socialist and an Independent Labour Party and later Labour Party Member of Parliament for Govan. Maclean was the first Secretary of the Socialist Labour Party, but was expelled in 1908. Then a member of the Independent Labour Party (ILP), Maclean worked closely with other socialists in the Glasgow area, as part of the Red Clydeside movement. Like many other Red Clydesiders, he was a conscientious objector during the First World War. He greatly influenced Manny Shinwell. An organiser for the Scottish Co-operative Wholesale Society, at the 1918 general election, Maclean was elected to the House of Commons to represent Govan in Glasgow. When many of his fellow ILP Clydesiders left the Labour Party, Maclean remained a Labour MP, associating for a time with the Scottish Socialist Party. Maclean retired from Parliament in 1950, not having secured renomination. He was offered a seat in the House of Lords, but declined due to his socialist principles. He was appointed a CBE.
1464654
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%20%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%97%E0%A6%AD%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8%20%28%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%29
জন ম্যাকগভর্ন (রাজনীতিবিদ)
জন ম্যাকগভর্ন (১৩ ডিসেম্বর ১৮৮৭ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৮) একজন স্কটিশ সমাজতান্ত্রিক রাজনীতিবিদ ছিলেন। প্রাথমিক কর্মজীবন একটি রোমান ক্যাথলিক পরিবারে জন্মগ্রহণকারী, ম্যাকগভর্ন শীঘ্রই শ্রমিক আন্দোলন এবং নৈরাজ্যবাদের সাথে জড়িত হন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের বিরোধিতায় সক্রিয়, তিনি অ্যান্টি-পার্লামেন্টারি কমিউনিস্ট ফেডারেশনে যোগ দেন এবং এর কোষাধ্যক্ষ হন, কিন্তু গাই অলড্রেডের সাথে মতবিরোধের পর শীঘ্রই চলে যান। তিনি একজন বিবেকবান আপত্তিকারী ছিলেন। তিনি ১৯২৩ সালে অস্ট্রেলিয়ায় চলে যান, কিন্তু শীঘ্রই ফিরে আসেন এবং লেবার পার্টির সাথে যুক্ত, ইন্ডিপেনডেন্ট লেবার পার্টি (আইএলপি) এর একজন বিশিষ্ট সদস্য হন। ১৯২৯ সালে তিনি গ্লাসগো সিটি কাউন্সিলে নির্বাচিত হন, এই পদটি তিনি দুই বছরের জন্য অধিষ্ঠিত ছিলেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ স্কটিশ শ্রমিক দলের সংসদ সদস্য যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫৫-১৯৫৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫১-১৯৫৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫০-১৯৫১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৪৫-১৯৫০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩৫-১৯৪৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩১-১৯৩৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-১৯৩১ গ্লাসগোর রাজনীতিবিদ গ্লাসগোর নির্বাচনী এলাকা থেকে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য স্বতন্ত্র শ্রমিক দলের সংসদ সদস্য ১৯৬৮-এ মৃত্যু ১৮৮৭-এ জন্ম স্বতন্ত্র শ্রমিক দলের জাতীয় প্রশাসনিক কমিটির সদস্য
https://en.wikipedia.org/wiki/John_McGovern_(politician)
John McGovern (politician)
John McGovern (13 December 1887 – 14 February 1968) was a Scottish socialist politician.
1464656
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%86%E0%A6%B0%20%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8
জেআর ক্লাইন্স
জন রবার্ট ক্লাইন্স (২৭ মার্চ ১৮৬৯ - ২৩ অক্টোবর ১৯৪৯) একজন ব্রিটিশ ট্রেড ইউনিয়নবাদী এবং লেবার পার্টির রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ৩৫ বছর ধরে সংসদ সদস্য (এমপি) ছিলেন এবং লেবার পার্টির (১৯২১-১৯২২) নেতা হিসাবে ১৯২২ সালের সাধারণ নির্বাচনে পার্টির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তিনিই প্রথম ইংরেজ যিনি লেবার পার্টির নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। প্যাট্রিক ক্লাইনেস নামে একজন আইরিশ শ্রমিকের ছেলে, তিনি ল্যাঙ্কাশায়ারের ওল্ডহামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং দশ বছর বয়সে স্থানীয় একটি কটন মিলে কাজ শুরু করেছিলেন। ষোল বছর বয়সে, তিনি টেক্সটাইল শিল্পে শিশু শ্রম সম্পর্কে একটি ধারাবাহিক নিবন্ধ লিখেছিলেন এবং পরের বছর তিনি পিয়ার্সার্স ইউনিয়ন গঠনে সহায়তা করেছিলেন। তিনি প্রধানত স্ব-শিক্ষিত ছিলেন, যদিও তিনি মিলের দিনের কাজ শেষে নাইট স্কুলে যেতেন। তার প্রথম বইটি ছিল একটি অভিধান এবং তারপরে, কপারের সাবধানে সংরক্ষণ করে, তিনি একটি বাইবেল, উইলিয়াম শেক্সপিয়রের নাটক এবং ফ্রান্সিস বেকনের প্রবন্ধগুলি কিনেছিলেন। পরবর্তী জীবনে, তিনি বাইবেল, শেক্সপিয়র, জন মিল্টন এবং জন রাস্কিন থেকে মৌখিক উদ্ধৃতি দিয়ে মিটিং এবং সংসদীয় বিতর্কে সহকর্মীদের অবাক করে দিতেন। তিনি ১৮৯৩ সালে মেরি এলিজাবেথ হার্পার নামে একজন মিল শ্রমিককে বিয়ে করেন। তথ্যসূত্র আরও পড়ুন Clynes, JR Memoirs (1937) এডওয়ার্ড, জর্জ ফ্রম মিল বয় টু মিনিস্টার (1918) বিচারক, টনি। জেআর ক্লাইন্স: একটি রাজনৈতিক জীবন (2016) বহিঃসংযোগ শ্রমিক দল (যুক্তরাজ্য) এর চেয়ারম্যান যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩৫-১৯৪৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-১৯৩১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০-১৯১৮ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১০ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯০৬-১৯১০ স্বতন্ত্র শ্রমিক দলের সংসদ সদস্য ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে শ্রমিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য শ্রমিক দল (যুক্তরাজ্য) এর নেতা যুক্তরাজ্যের প্রিভি কাউন্সিলের সদস্য লর্ড প্রিভি সিল ১৯৪৯-এ মৃত্যু ১৮৬৯-এ জন্ম স্বতন্ত্র শ্রমিক দলের জাতীয় প্রশাসনিক কমিটির সদস্য
https://en.wikipedia.org/wiki/J._R._Clynes
J. R. Clynes
John Robert Clynes (27 March 1869 – 23 October 1949) was a British trade unionist and Labour Party politician. He was a Member of Parliament (MP) for 35 years, and as Leader of the Labour Party (1921–1922), led the party in its breakthrough at the 1922 general election. He was the first Englishman to serve as leader of the Labour Party.
1464658
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%20%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%A8%20%28%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%29
উইলিয়াম লুন (রাজনীতিবিদ)
উইলিয়াম লুন (১ নভেম্বর ১৮৭২ - ১৭ মে ১৯৪২) ছিলেন যুক্তরাজ্যের একজন লেবার পার্টির রাজনীতিবিদ। পেশাগত জীবন রথওয়েলে জন্মগ্রহণ করেন, লুন যখন বারো বছর বয়সে কয়লা খনির কাজ শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি মিডলটন কোলিয়ারিতে চেকওয়েইম্যান হিসেবে নির্বাচিত হন, বিশ বছর দায়িত্ব পালন করেন। লুন লেবার পার্টির সমর্থক ছিলেন এবং রথওয়েল আরবান ডিস্ট্রিক্ট কাউন্সিল এবং হান্সলেট বোর্ড অফ গার্ডিয়ানস- এ কাজ করেছিলেন। তিনি ১৯১২ হলমফার্থ উপ-নির্বাচনে ব্যর্থ হয়ে দাঁড়ান। তিনি ১৯১৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে নবনির্মিত রথওয়েল নির্বাচনী এলাকার সংসদ সদস্য (এমপি) হিসাবে নির্বাচিত হন এবং ১৯৪২ সালে ৬৯ বছর বয়সে তার মৃত্যু পর্যন্ত এই আসনটি অধিষ্ঠিত ছিলেন। ১৯২৪ সালে, লুন রামসে ম্যাকডোনাল্ডের স্বল্পকালীন প্রথম শ্রম সরকারে বিদেশী বাণিজ্য সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন, বোর্ড অফ ট্রেডের সভাপতির অধীনস্থ একটি জুনিয়র মন্ত্রী পদ। ১৯২৯ সালের জুন মাসে দ্বিতীয় শ্রম সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করলে, লুনকে উপনিবেশগুলির জন্য আন্ডার-সেক্রেটারি অফ স্টেট হিসাবে নিযুক্ত করা হয়। সে বছরের ডিসেম্বরে তাকে আন্ডার সেক্রেটারি অফ স্টেট ফর ডোমিনিয়ন অ্যাফেয়ার্সের পদে স্থানান্তর করা হয়েছিল এবং ১৯৩১ সালের আগস্টে জাতীয় সরকার গঠনের আগ পর্যন্ত সেই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ১৯৩১ সাল থেকে ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত লুন লেবার পার্টির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ William Lunn Rothwell যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩৫-১৯৪৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩১-১৯৩৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-১৯৩১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯১৮-১৯২২ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে শ্রমিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯৪২-এ মৃত্যু ১৮৭২-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/William_Lunn_(politician)
William Lunn (politician)
William Lunn (1 November 1872 – 17 May 1942) was a Labour Party politician in the United Kingdom.
1464664
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%AE%20%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BF
টিম জিবি
টিম জিবি ১৯৯৯ সাল থেকে ব্রিটিশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ) তাদের ব্রিটিশ অলিম্পিক দলের জন্য ব্র্যান্ডের নাম হিসেবে ব্যবহার করেছিল। ১৯৯৬ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে দেশের দুর্বল পারফরম্যান্সের পরে ব্র্যান্ডটি তৈরি করা হয়েছিল এবং এখন এটি বিওএ-এর একটি ট্রেডমার্ক হিসেবে গঠিত হয়েছিল। প্রতিটি সদস্য অ্যাথলিটের নির্দিষ্ট খেলা নির্বিশেষে দলটিকে একটি সংস্থা হিসাবে একত্রিত করার জন্য এটি বোঝানো হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে, দলটি হল "গ্রেট ব্রিটেন এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড অলিম্পিক দল", যদিও উত্তর আয়ারল্যান্ডের ক্রীড়াবিদরা পরিবর্তে আয়ারল্যান্ডের অলিম্পিক ফেডারেশনের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বেছে নিতে পারে। ইতিহাস ব্রিটিশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের বিপণন পরিচালক, মারজেনা বোগডানোউইচ মনে করেছিলেন যে গ্রেট ব্রিটেন এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড অলিম্পিক দলের অফিসিয়াল এবং সংক্ষিপ্ত নামগুলি একটি মুখের ছিল৷ তিনি প্রথম ১৯৯৬ বা ১৯৯৭ সালে 'টিম জিবি' ধারণাটি নিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন: "আমি ১৯৯৬ সালে গেমসে গিয়েছিলাম এবং সেই সময়ে লোগোটি ছিল শুধু সিংহ এবং রিং, কিন্তু আমরা ব্র্যান্ড হিসাবে যথেষ্ট শক্তিশালী ছিলাম না। শুধু একটি সিংহ এবং রিং হওয়ার জন্য আমি এমন কিছু খুঁজে পেতে চেয়েছিলাম যা কম মুখের ছিল, এবং আমরা সেই বিকল্পগুলি দেখেছিলাম এবং টিম জিবি নিয়ে এসেছি"। নামটি ১৯৯৯ সালের সেপ্টেম্বরে ইউনাইটেড কিংডম ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি অফিসে (ইউকে আইপিও) ট্রেডমার্ক করা হয়েছিল। ব্র্যান্ডিং কৌশল বিওএ বলেছেন যে "গ্রেট ব্রিটেন এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড থেকে শুধুমাত্র একটি অলিম্পিক দল রয়েছে: টিম জিবি। কোনো অলিম্পিক সাঁতার দল বা অলিম্পিক রোয়িং দল নেই। পৃথক ক্রীড়া দল জিবি, গ্রেট ব্রিটেন এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড অলিম্পিক দল হওয়ার জন্য যোগদান করেছিল। " অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে ২০০০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বিওএ-এর ক্রীড়াবিদদের সাফল্যের পর লাইসেন্সিং এবং মার্চেন্ডাইজিং কৌশলের অংশ হিসেবে টিম জিবি ব্র্যান্ড ব্যবহার করা হয়েছিল। বোগদানোভিচ বলেছেন যে বিওএ "ব্রিটিশ জনসাধারণের মনে টিম জিবি ব্র্যান্ডকে মজবুত করতে" চায়। নাম পরিবর্তনের জন্য আহ্বান জানান দলটি আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেট ব্রিটেন এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড অলিম্পিক দল নামে পরিচিত। জুন ২০০৯ সালে, উত্তর আয়ারল্যান্ডের ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নিস্ট স্পোর্টস মিনিস্টার গ্রেগরি ক্যাম্পবেল পরামর্শ দিয়েছিলেন যে নামটি পরিবর্তন করা উচিত কারণ সংক্ষিপ্ত রূপটি যথেষ্ট অন্তর্ভুক্ত নয় কারণ এটি "উত্তর আয়ারল্যান্ডের জনগণকে বাদ দেয় এবং প্রকৃতপক্ষে বিচ্ছিন্ন করে"। ক্যাম্পবেলের উত্তরসূরি, নেলসন ম্যাককসল্যান্ডও একটি বিকল্প নাম খুঁজে বের করার পরামর্শ দিয়েছেন। একটি উল্লেখযোগ্য জটিলতা হল যে, ১৯২০ সালে প্রতিষ্ঠিত অলিম্পিক কাউন্সিল অফ আয়ারল্যান্ড (ওসিআই), 'আইরিশ অলিম্পিক কাউন্সিল' হিসাবে, কিন্তু আইওসি দ্বারা ১৯২২ সালের জুন পর্যন্ত স্বীকার করা হয়নি, যদিও সমস্ত আয়ারল্যান্ড যুক্তরাজ্যের অংশ ছিল, প্রতিনিধিত্ব করার দাবি করে আয়ারল্যান্ডের পুরো দ্বীপ এবং শুধুমাত্র প্রজাতন্ত্র নয়। ওসিআই এবং বিওএ এর মধ্যে একটি চুক্তি রয়েছে যার অধীনে উত্তর আয়ারল্যান্ডের ক্রীড়াবিদরা যেকোনো একটি দলের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বেছে নিতে পারে। বিওএ নাম পরিবর্তন করে টিম ইউকে করার আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে, এই যুক্তিতে যে টিম জিবি বা টিম ইউকে উভয়ই সম্পূর্ণরূপে সঠিক নয়, এই শর্তে যে কোনটিই এর অ্যাসোসিয়েশনের সমস্ত সদস্যকে কভার করে না এবং টিম জিবি একটি "কার্যকর ট্রেডিং নাম যা জিবিআর-এর অলিম্পিক শনাক্তকরণের সাথে সর্বোত্তম মানানসই। ওয়েলশ এবং স্কটিশ জাতীয়তাবাদীদের দ্বারা একটি টিম জিবি-এর অস্তিত্বের সমালোচনা করা হয়েছে, এর পরিবর্তে আলাদা ওয়েলশ এবং স্কটিশ অলিম্পিক দলের পক্ষে কথা বলা হয়েছে। তাদের স্বদেশের পরিবর্তে গ্রেট ব্রিটেনের প্রতিনিধিত্বকারী নির্দিষ্ট ক্রীড়া দলের সমালোচনাও উচ্চারিত হয়েছে, বিশেষ করে অ্যাসোসিয়েশন ফুটবলে যেখানে চারটি দেশ আলাদাভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং একটি জিবি ফুটবল দল তাদের পৃথক জাতীয় ফুটবল দলকে হুমকির সম্মুখীন করবে বলে আশঙ্কা করে। কিছু ওয়েলশ ফুটবলার, একটি জিবি অলিম্পিক ফুটবল দলের হয়ে খেলা, ২০১২ সালে ব্যবহৃত জাতীয় সঙ্গীত "গড সেভ দ্য কুইন" গায়নি, যা কিছু সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছিল, তবে দলের ম্যানেজার বলেছিলেন যে এটি একটি ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। অভ্যর্থনা টিম জিবি ব্র্যান্ডিংকে একটি 'টিম অনুভূতি' তৈরি করার জন্য কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে, এবং ১৯৯৬ সালের অলিম্পিক গেমসে পারফরম্যান্সের সাথে সরাসরি তুলনা করা হয়েছিল যেখানে বিওএ এর প্রতিনিধিরা একটি স্বর্ণপদক জিতেছিল এবং ২০০০ গেম যেখানে গ্রেট ব্রিটেন এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডের অধীনে পারফর্ম করেছে দল জিবি নাম করে এগারোটি স্বর্ণপদক নিয়ে ফিরেছেন। কৌতুক অভিনেতা এবং কলামিস্ট ডেভিড মিচেল একটি ডাকনাম তৈরি করার এবং তাদের প্রতিনিধি দলকে "পুঁজিবাদের চূড়ান্ত বিজয়" এবং "দুঃখজনক" হিসাবে বিওএ-এর সিদ্ধান্তকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেছেন যে যে কেউ অলিম্পিক স্কোয়াডকে পুনর্বিন্যাস করে আরও পদক জিততে সাহায্য করেছে "হয় তারা বোকা। অথবা তারা মনে করে আমাদের ক্রীড়াবিদরা।" স্কটিশ কলামিস্ট গেরি হাসান মন্তব্য করেছেন যে "টিম জিবি এমন কিছুর প্রতিনিধিত্ব করে যা একটি কল্পকাহিনী এবং একটি বিভ্রম যা কোনো রাজনৈতিক রূপের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়"। বিজয় কুচকাওয়াজ ২০১২ সালের ১০ সেপ্টেম্বর অলিম্পিক ও প্যারালিম্পিক গেমসের স্মরণে একটি উদযাপনমূলক কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। অস্ত্র তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ টিম জিবি হোমপেজ ব্রিটিশ ব্র্যান্ড ১৯৯৯-এর ভূমিকা
https://en.wikipedia.org/wiki/Team_GB
Team GB
Team GB is the brand name used since 1999 by the British Olympic Association (BOA) for their British Olympic team. The brand was developed after the nation's poor performance in the 1996 Summer Olympics, and is now a trademark of the BOA. It is meant to unify the team as one body, irrespective of each member athlete's particular sport. Officially, the team is the "Great Britain and Northern Ireland Olympic Team", although athletes from Northern Ireland may opt to compete under the auspices of the Olympic Federation of Ireland instead.
1464667
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC%20%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%20%28%E0%A7%A7%E0%A7%AF%E0%A7%A9%E0%A7%AF-%E0%A7%A7%E0%A7%AF%E0%A7%AA%E0%A7%A9%29
আলবেনিয়ার ইতালীয় প্রটেক্টরেট (১৯৩৯-১৯৪৩)
আলবেনিয়ার ইতালীয় প্রটেক্টরেট, যা ইতালীয় আলবেনিয়া, আলবেনিয়ার রাজ্য বা বৃহত্তর আলবেনিয়া নামেও পরিচিত, ফ্যাসিস্ট ইতালির একটি পুতুল রাষ্ট্র এবং রক্ষাকবচ হিসেবে বিদ্যমান ছিল। এটি কার্যত ইতালি এবং আলবেনিয়ার মধ্যে একটি ইউনিয়ন ছিল, আনুষ্ঠানিকভাবে ইতালীয় রাজা ভিক্টর এমানুয়েল III এবং তার সরকারের নেতৃত্বে; আলবেনিয়া ১৯৩৯ থেকে ১৯৪৩ সাল পর্যন্ত সামরিকভাবে ইতালির দখলে থাকার পর ইতালীয় গভর্নরদের নেতৃত্বে ছিল। এই সময়ে, আলবেনিয়া একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে অস্তিত্বহীন হয় এবং ইতালীয় সাম্রাজ্যের একটি স্বায়ত্তশাসিত অংশে পরিণত হয়। কর্মকর্তারা আলবেনিয়াকে ইতালীয় হিসাবে আত্তীকরণ করে আলবেনিয়াকে বৃহত্তর ইতালির একটি অংশে পরিণত করার এবং ইতালীয় উপদ্বীপের ইতালীয় বসতি স্থাপনকারীদের সাথে আলবেনিয়াকে ধীরে ধীরে একটি ইতালীয় ভূমিতে রূপান্তরিত করার জন্য অভিপ্রায় করেছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় লন্ডনের চুক্তিতে, মিত্রশক্তি কেন্দ্রীয় শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য পুরষ্কার হিসাবে ইতালিকে মধ্য ও দক্ষিণ আলবেনিয়া দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। ১৯১৭ সালের জুনে, ইতালীয় সৈন্যরা আলবেনিয়ার উল্লেখযোগ্য অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ দখল করার পর, ইতালি আনুষ্ঠানিকভাবে মধ্য ও দক্ষিণ আলবেনিয়ার উপর একটি সুরক্ষা রাজ্য ঘোষণা করে; তবে এই সিদ্ধান্ত ১৯২০ সালের সেপ্টেম্বরে উল্টে যায় যখন ইতালিকে তার সেনাবাহিনী প্রত্যাহারের জন্য চাপ দেওয়া হয়। ইতালি শান্তি আলোচনা থেকে প্রাপ্ত ন্যূনতম লাভের সাথে ক্ষুব্ধ ছিল, যেটিকে তারা লন্ডন চুক্তি লঙ্ঘন বলে মনে করেছিল। ইতালীয় ফ্যাসিস্টরা দাবি করেছিল যে আলবেনিয়ানরা প্রাগৈতিহাসিক জনসংখ্যার সাথে মেলামেশার মাধ্যমে জাতিগতভাবে ইতালীয়দের সাথে যুক্ত ছিল এবং আলবেনিয়ার উপর রোমান ও ভেনিসীয় সাম্রাজ্যের প্রভাব ইতালিকে এটি দখল করার অধিকার দিয়েছে। উপরন্তু, কয়েক লক্ষ জাতিগত আলবেনিয়ান ইতিমধ্যেই দক্ষিণ ইতালিতে শোষিত হয়েছিল, যা সমস্ত আলবেনিয়ানদের একটি রাষ্ট্রে একত্রিত করার ব্যবস্থা হিসাবে সংযুক্তিকরণকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। ইতালি যুগোস্লাভিয়ার প্রধানত আলবেনিয়ান-জনবহুল কসোভোর বিরুদ্ধে পরিচালিত আলবেনীয় নিরঙ্কুশতাবাদকে সমর্থন করেছিল, তবে গ্রীসের এপিরাসের বিরুদ্ধেও একই কাজ করেছিল, বিশেষ করে চামেরিয়ার সীমান্ত এলাকা, যা ছিল চাম আলবেনিয়ান সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকা।
https://en.wikipedia.org/wiki/Italian_protectorate_of_Albania_(1939%E2%80%931943)
Italian_protectorate_of_Albania_(1939%E2%80%931943)
null
1464668
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%9F%20%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B2%2C%20%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%20%E0%A6%AA%E0%A6%B2
সামিট হিল, সেন্ট পল
সামিট হিল হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট পল, মিনেসোটার নিকটবর্তী অঞ্চল এবং জেলার পরিকল্পিত শহর। আশেপাশের এলাকাটি, যেটি ডিস্ট্রিক্ট ১৬, উত্তরে সামিট অ্যাভিনিউ, দক্ষিণ ও পূর্বে আন্তঃরাজ্য ৩৫ ই এবং পশ্চিমে আইড মিল রোড দ্বারা আবদ্ধ একটি আনুমানিক ৭৫ বর্গক্ষেত্র ব্লক এলাকা। তথ্যসূত্র বাহ্যিক লিঙ্ক সামিট হিল অ্যাসোসিয়েশন সেন্ট পল, মিনেসোটার নিকটবর্তী স্থান ১৯শ শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত জনবহুল স্থান
https://en.wikipedia.org/wiki/Summit_Hill,_Saint_Paul
Summit Hill, Saint Paul
Summit Hill is a neighborhood and city planning district in Saint Paul, Minnesota, in the United States. The neighborhood, which is also District 16, is an approximately 75 square block area bounded by Summit Avenue on the north, Interstate 35E on the south and east, and Ayd Mill Road on the west.
1464677
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%BF%20%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%9F%E0%A6%A8
হেনরি চার্লটন
হেনরি চার্লস চার্লটন (১ মার্চ ১৮৭০ - ৮ অক্টোবর ১৯৫৯) একজন ব্রিটিশ ট্রেন চালক, ট্রেড ইউনিয়নবাদী এবং লেবার পার্টির রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ১৯২২ থেকে ১৯৩১ এবং ১৯৩৫ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত হাউস অফ কমন্সে বসেছিলেন। কর্মজীবন রেলওয়েতে কাজ করার সময়, চার্লটন সেন্ট প্যানক্রাস ওয়ার্কিং মেনস কলেজে পড়াশোনা করেন এবং ন্যাশনাল ইউনিয়ন অফ রেলওয়েম্যান (NUR) এ সক্রিয় হন। ১৯১৯ সালে তিনি লোকোমোটিভ মেনস কন্ডিশনস অফ সার্ভিস ১৯১৯ সালে সংকলন করেন, এবং পরে NUR এর নির্বাহী কমিটির সদস্য হন। তিনি ১৯২২ সালের সাধারণ নির্বাচনে লিডস সাউথের সংসদ সদস্য (এমপি) হিসাবে নির্বাচিত হন, এবং ১৯৩১ সালে তার পরাজয়ের আগ পর্যন্ত এই আসনটি ধরে রেখেছিলেন। জাতীয় সরকার গঠনের ফলে লেবারদের সমর্থন হ্রাস পায় এবং অনেক নির্বাচনী এলাকায় লিবারেল এবং ইউনিয়নবাদী দলগুলি জাতীয় সরকারের সমর্থনে একক প্রার্থীকে দাঁড় করিয়েছিল। যাইহোক, লিডস সাউথ লিবারেল এবং ইউনিয়নবাদীদের দ্বারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল, তাই চার্লটন এই আসনটি ধরে রাখতে পারে বলে আশা করা হয়েছিল। তবে ইউনিয়নবাদী প্রার্থী নোয়েল হোয়াইটসাইড ২.০% ভোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আসনটি দখল করেছেন। টাইমস দ্বারা "মধ্যপন্থী" হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, তিনি ১৯৩৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে আসনটি পুনরুদ্ধার করেন, এবং ১৯৪৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে হাউস অফ কমন্স থেকে অবসর না নেওয়া পর্যন্ত এটি বহাল রাখেন। তিনি ১৯৩০ সালে অনুমান সংক্রান্ত নির্বাচন কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন এবং ১৯২৯ থেকে ১৯৩১ সাল পর্যন্ত তিনি ডোমিনিয়ন অ্যাফেয়ার্সের আন্ডার সেক্রেটারি অফ স্টেট উইলিয়াম লুনের সংসদীয় প্রাইভেট সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৩১ সালে সংক্ষিপ্তভাবে ট্রেজারির একজন জুনিয়র লর্ড ছিলেন। তিনি লন্ডন কাউন্টি কাউন্সিলের একজন এল্ডারম্যান হিসেবেও কাজ করেছেন। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ লন্ডন কাউন্টি কাউন্সিলের সদস্য যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৩৫-১৯৪৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৯-১৯৩১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৪-১৯২৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২৩-১৯২৪ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯২২-১৯২৩ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে শ্রমিক দল (যুক্তরাজ্য) এর সংসদ সদস্য ১৯৫৯-এ মৃত্যু ১৮৭০-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Henry_Charleton
Henry Charleton
Henry Charles Charleton (1 March 1870 – 8 October 1959) was a British train driver, trade unionist and Labour Party politician. He sat in the House of Commons from 1922 to 1931 and from 1935 to 1945.
1464689
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%20%E0%A6%A1%E0%A6%A1%E0%A6%B8
নরম্যান ডডস
নরম্যান নোয়েল ডডস (২৫ ডিসেম্বর ১৯০৩ - ২২ আগস্ট ১৯৬৫) একজন ব্রিটিশ কো-অপারেটর এবং লেবার কো-অপারেটিভ রাজনীতিবিদ ছিলেন। নর্থম্বারল্যান্ড হিথের লেবার পার্টির প্রচার কেন্দ্র এবং সদর দপ্তর ভবনটির নাম প্রাক্তন এমপির সম্মানে "নরম্যান ডডস হাউস" রাখা হয়েছে। তিনি ১৯৪৫ থেকে ১৯৬৫ সালে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সংসদ সদস্য ছিলেন এবং ১৯৫০ এবং ১৯৫১ সালের সাধারণ নির্বাচনে মার্গারেট থ্যাচার যখন প্রথম সংসদে দাঁড়ান তখন তার সফল প্রতিপক্ষ হওয়ার জন্য তিনি সবচেয়ে বেশি স্মরণীয়। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৬৪-১৯৬৬ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫৯-১৯৬৪ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫৫-১৯৫৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫১-১৯৫৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫০-১৯৫১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৪৫-১৯৫০ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে রাজকীয় বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে শ্রমিক সমবায়ের সংসদ সদস্য ১৯৬৫-এ মৃত্যু ১৯০৩-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Norman_Dodds
Norman Dodds
Norman Noel Dodds (25 December 1903 – 22 August 1965) was a British co-operator and Labour Co-operative politician. The Labour Party campaign centre and headquarters building in Northumberland Heath is named "Norman Dodds House" in honour of the former MP. He was Member of Parliament from 1945 until his death in 1965, and is best remembered for having been Margaret Thatcher's successful opponent when she first stood for Parliament, in the 1950 and 1951 general elections.
1464691
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BF%20%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%B8
পার্সি ডেইনস
পার্সি ডেইনস (২৯ নভেম্বর ১৯০২ - ৩ মার্চ ১৯৫৭) একজন ব্রিটিশ বীমা এজেন্ট এবং রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ১৯৪৫ সালের সাধারণ নির্বাচন থেকে তার মৃত্যু পর্যন্ত ইস্ট হ্যাম নর্থের শ্রম ও কো-অপারেটিভ পার্টির সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং কো-অপারেটিভ পার্টির জাতীয় কমিটিতে ছিলেন। তিনি কমিউনিজমের বিরোধিতার জন্য পরিচিত ছিলেন এবং তাকে "লেবার পার্টির অন্যতম শক্তিশালী ব্যাক-বেঞ্চার" হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছিল। তথ্যসূত্র বহিঃসংযোগ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ সেনা কর্মকর্তা রয়েল ইঞ্জিনিয়ার্সের সৈনিক যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫৫-১৯৫৯ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫১-১৯৫৫ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৫০-১৯৫১ যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ১৯৪৫-১৯৫০ ইংল্যান্ডের নির্বাচনী এলাকা থেকে শ্রমিক সমবায়ের সংসদ সদস্য ১৯৫৭-এ মৃত্যু ১৯০২-এ জন্ম
https://en.wikipedia.org/wiki/Percy_Daines
Percy Daines
Percy Daines (29 November 1902 – 3 March 1957) was a British insurance agent and politician. He served as a Labour and Co-operative Party Member of Parliament for East Ham North from the 1945 general election until his death, and was on the national committee of the Co-operative Party. He was known for his opposition to Communism, and was described as "one of the most powerful back-benchers in the Labour Party".