id
stringlengths 15
15
| title
stringlengths 2
1.44k
| context
stringlengths 179
4.78k
| question
stringlengths 6
207
| answers
dict |
---|---|---|---|---|
bn_wiki_1287_01 | প্যারা সন্দেশ | প্যারা সন্দেশের ইতিহাস শত বছরের পুরানো। প্রথমে শুধু দেব-দেবীর আরাধনায় মিষ্টান্নর প্রয়োজন এই উদ্দেশ্যেই সন্দেশ তৈরি করা হতো। পরবর্তীতে সর্বসাধারণের জনপ্রিয় মিষ্টান্নে পরিণত হয়েছে। জনশ্রুতি আছে, নওগাঁ শহরের কালিতলা এলাকার মহেন্দ্রী দাস নামের এক ব্যক্তি সর্বপ্রথম প্যারা সন্দেশ বানানো শুরু করেন। মহেন্দ্রী দাস ভারতের বিহারের কোনো এক নবাবের অধীনে মিষ্টি তৈরির কাজ করতেন। সেই নবাব কোন এক যুদ্ধে পরাজিত এবং নিহত হওয়ায় মহেন্দ্রী দাস প্রাণ নিয়ে পালিয়ে নওগাঁ শহরের কালীতলা এলাকায় বসবাস শুরু করেন। মহেন্দ্রী দাস জীবিকার তাগিদে ‘প্যারা’ সন্দেশ বানানো শুরু করেন। সন্দেশগুলো বিভিন্ন মন্দিরে মন্দিরে ঘুরে বিক্রি করা শুরু করেন। পরে শহরের কালিতলা মন্দিরের পাশে ‘মা নওগাঁর প্যারা সন্দেশ’ নামের একটি মিষ্টির দোকান খুলে বসেন। কালীতলা এলাকায় শত বছর আগে সেইসময়ে তেমন জনবসতি ছিল না। মহেন্দ্রী দাসের পরে তার ছেলে ধীরেন্দ্রনাথ দাস সেই দোকানের দায়িত্ব নেন। তিনি বিমল মহন্ত নামের মিষ্টির এক কারিগরকে নিয়োগ দেন। বিমল মহন্ত হাতযশে ‘প্যারা’ সন্দেশের সুখ্যাতি দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় ৩০ বছর ধীরেন্দ্রনাথ দাস সেই মিষ্টির ব্যবসা পরিচালনা করেন। পরে তিনি সুরেশ চন্দ্র মহন্তের কাছে দোকানটি বিক্রি করে বসবাসের জন্য অন্য এলাকায় চলে যান। এরপরে সুরেস চন্দ্র মহন্ত দোকানের জন্য নতুন মিষ্টি তৈরির কারিগর নারায়ণ চন্দ্র প্রামানিককে নিয়োগ দেন। এরপর আবারও দোকানটির মালিকানা পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে বৈদ্য রতন দাস সেই দোকানের মালিক। তবে মিষ্টি তৈরি কারিগর আগের সেই নারায়ণ চন্দ্র দাসই রয়েছেন। বর্তমানে নওগাঁ শহরে ‘মা নওগাঁর প্যারা সন্দেশ’ দোকান ছাড়াও বেশ কয়েকটি দোকান অন্যান্য মিষ্টির পাশাপাশি প্যারা সন্দেশ তৈরী করেন এবং বিক্রি করেন। | মহেন্দ্রী দাশের দোকানের নাম কী ছিল? | {
"answer_start": [
656,
655
],
"text": [
"মা নওগাঁর প্যারা সন্দেশ",
"‘মা নওগাঁর প্যারা সন্দেশ’"
]
} |
bn_wiki_1287_03 | প্যারা সন্দেশ | প্যারা সন্দেশের ইতিহাস শত বছরের পুরানো। প্রথমে শুধু দেব-দেবীর আরাধনায় মিষ্টান্নর প্রয়োজন এই উদ্দেশ্যেই সন্দেশ তৈরি করা হতো। পরবর্তীতে সর্বসাধারণের জনপ্রিয় মিষ্টান্নে পরিণত হয়েছে। জনশ্রুতি আছে, নওগাঁ শহরের কালিতলা এলাকার মহেন্দ্রী দাস নামের এক ব্যক্তি সর্বপ্রথম প্যারা সন্দেশ বানানো শুরু করেন। মহেন্দ্রী দাস ভারতের বিহারের কোনো এক নবাবের অধীনে মিষ্টি তৈরির কাজ করতেন। সেই নবাব কোন এক যুদ্ধে পরাজিত এবং নিহত হওয়ায় মহেন্দ্রী দাস প্রাণ নিয়ে পালিয়ে নওগাঁ শহরের কালীতলা এলাকায় বসবাস শুরু করেন। মহেন্দ্রী দাস জীবিকার তাগিদে ‘প্যারা’ সন্দেশ বানানো শুরু করেন। সন্দেশগুলো বিভিন্ন মন্দিরে মন্দিরে ঘুরে বিক্রি করা শুরু করেন। পরে শহরের কালিতলা মন্দিরের পাশে ‘মা নওগাঁর প্যারা সন্দেশ’ নামের একটি মিষ্টির দোকান খুলে বসেন। কালীতলা এলাকায় শত বছর আগে সেইসময়ে তেমন জনবসতি ছিল না। মহেন্দ্রী দাসের পরে তার ছেলে ধীরেন্দ্রনাথ দাস সেই দোকানের দায়িত্ব নেন। তিনি বিমল মহন্ত নামের মিষ্টির এক কারিগরকে নিয়োগ দেন। বিমল মহন্ত হাতযশে ‘প্যারা’ সন্দেশের সুখ্যাতি দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় ৩০ বছর ধীরেন্দ্রনাথ দাস সেই মিষ্টির ব্যবসা পরিচালনা করেন। পরে তিনি সুরেশ চন্দ্র মহন্তের কাছে দোকানটি বিক্রি করে বসবাসের জন্য অন্য এলাকায় চলে যান। এরপরে সুরেস চন্দ্র মহন্ত দোকানের জন্য নতুন মিষ্টি তৈরির কারিগর নারায়ণ চন্দ্র প্রামানিককে নিয়োগ দেন। এরপর আবারও দোকানটির মালিকানা পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে বৈদ্য রতন দাস সেই দোকানের মালিক। তবে মিষ্টি তৈরি কারিগর আগের সেই নারায়ণ চন্দ্র দাসই রয়েছেন। বর্তমানে নওগাঁ শহরে ‘মা নওগাঁর প্যারা সন্দেশ’ দোকান ছাড়াও বেশ কয়েকটি দোকান অন্যান্য মিষ্টির পাশাপাশি প্যারা সন্দেশ তৈরী করেন এবং বিক্রি করেন। | কার হাতযশে প্যারা সন্দেশ সারাদেশে বিখ্যাত হয়? | {
"answer_start": [
850,
850
],
"text": [
"বিমল মহন্ত",
"বিমল মহন্ত"
]
} |
bn_wiki_1287_04 | প্যারা সন্দেশ | প্যারা সন্দেশের ইতিহাস শত বছরের পুরানো। প্রথমে শুধু দেব-দেবীর আরাধনায় মিষ্টান্নর প্রয়োজন এই উদ্দেশ্যেই সন্দেশ তৈরি করা হতো। পরবর্তীতে সর্বসাধারণের জনপ্রিয় মিষ্টান্নে পরিণত হয়েছে। জনশ্রুতি আছে, নওগাঁ শহরের কালিতলা এলাকার মহেন্দ্রী দাস নামের এক ব্যক্তি সর্বপ্রথম প্যারা সন্দেশ বানানো শুরু করেন। মহেন্দ্রী দাস ভারতের বিহারের কোনো এক নবাবের অধীনে মিষ্টি তৈরির কাজ করতেন। সেই নবাব কোন এক যুদ্ধে পরাজিত এবং নিহত হওয়ায় মহেন্দ্রী দাস প্রাণ নিয়ে পালিয়ে নওগাঁ শহরের কালীতলা এলাকায় বসবাস শুরু করেন। মহেন্দ্রী দাস জীবিকার তাগিদে ‘প্যারা’ সন্দেশ বানানো শুরু করেন। সন্দেশগুলো বিভিন্ন মন্দিরে মন্দিরে ঘুরে বিক্রি করা শুরু করেন। পরে শহরের কালিতলা মন্দিরের পাশে ‘মা নওগাঁর প্যারা সন্দেশ’ নামের একটি মিষ্টির দোকান খুলে বসেন। কালীতলা এলাকায় শত বছর আগে সেইসময়ে তেমন জনবসতি ছিল না। মহেন্দ্রী দাসের পরে তার ছেলে ধীরেন্দ্রনাথ দাস সেই দোকানের দায়িত্ব নেন। তিনি বিমল মহন্ত নামের মিষ্টির এক কারিগরকে নিয়োগ দেন। বিমল মহন্ত হাতযশে ‘প্যারা’ সন্দেশের সুখ্যাতি দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় ৩০ বছর ধীরেন্দ্রনাথ দাস সেই মিষ্টির ব্যবসা পরিচালনা করেন। পরে তিনি সুরেশ চন্দ্র মহন্তের কাছে দোকানটি বিক্রি করে বসবাসের জন্য অন্য এলাকায় চলে যান। এরপরে সুরেস চন্দ্র মহন্ত দোকানের জন্য নতুন মিষ্টি তৈরির কারিগর নারায়ণ চন্দ্র প্রামানিককে নিয়োগ দেন। এরপর আবারও দোকানটির মালিকানা পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে বৈদ্য রতন দাস সেই দোকানের মালিক। তবে মিষ্টি তৈরি কারিগর আগের সেই নারায়ণ চন্দ্র দাসই রয়েছেন। বর্তমানে নওগাঁ শহরে ‘মা নওগাঁর প্যারা সন্দেশ’ দোকান ছাড়াও বেশ কয়েকটি দোকান অন্যান্য মিষ্টির পাশাপাশি প্যারা সন্দেশ তৈরী করেন এবং বিক্রি করেন। | এক কিলোগ্রাম প্যারা সন্দেশ বানাতে কতো লিটার দুধ লাগে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1287_05 | প্যারা সন্দেশ | প্যারা সন্দেশের ইতিহাস শত বছরের পুরানো। প্রথমে শুধু দেব-দেবীর আরাধনায় মিষ্টান্নর প্রয়োজন এই উদ্দেশ্যেই সন্দেশ তৈরি করা হতো। পরবর্তীতে সর্বসাধারণের জনপ্রিয় মিষ্টান্নে পরিণত হয়েছে। জনশ্রুতি আছে, নওগাঁ শহরের কালিতলা এলাকার মহেন্দ্রী দাস নামের এক ব্যক্তি সর্বপ্রথম প্যারা সন্দেশ বানানো শুরু করেন। মহেন্দ্রী দাস ভারতের বিহারের কোনো এক নবাবের অধীনে মিষ্টি তৈরির কাজ করতেন। সেই নবাব কোন এক যুদ্ধে পরাজিত এবং নিহত হওয়ায় মহেন্দ্রী দাস প্রাণ নিয়ে পালিয়ে নওগাঁ শহরের কালীতলা এলাকায় বসবাস শুরু করেন। মহেন্দ্রী দাস জীবিকার তাগিদে ‘প্যারা’ সন্দেশ বানানো শুরু করেন। সন্দেশগুলো বিভিন্ন মন্দিরে মন্দিরে ঘুরে বিক্রি করা শুরু করেন। পরে শহরের কালিতলা মন্দিরের পাশে ‘মা নওগাঁর প্যারা সন্দেশ’ নামের একটি মিষ্টির দোকান খুলে বসেন। কালীতলা এলাকায় শত বছর আগে সেইসময়ে তেমন জনবসতি ছিল না। মহেন্দ্রী দাসের পরে তার ছেলে ধীরেন্দ্রনাথ দাস সেই দোকানের দায়িত্ব নেন। তিনি বিমল মহন্ত নামের মিষ্টির এক কারিগরকে নিয়োগ দেন। বিমল মহন্ত হাতযশে ‘প্যারা’ সন্দেশের সুখ্যাতি দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় ৩০ বছর ধীরেন্দ্রনাথ দাস সেই মিষ্টির ব্যবসা পরিচালনা করেন। পরে তিনি সুরেশ চন্দ্র মহন্তের কাছে দোকানটি বিক্রি করে বসবাসের জন্য অন্য এলাকায় চলে যান। এরপরে সুরেস চন্দ্র মহন্ত দোকানের জন্য নতুন মিষ্টি তৈরির কারিগর নারায়ণ চন্দ্র প্রামানিককে নিয়োগ দেন। এরপর আবারও দোকানটির মালিকানা পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে বৈদ্য রতন দাস সেই দোকানের মালিক। তবে মিষ্টি তৈরি কারিগর আগের সেই নারায়ণ চন্দ্র দাসই রয়েছেন। বর্তমানে নওগাঁ শহরে ‘মা নওগাঁর প্যারা সন্দেশ’ দোকান ছাড়াও বেশ কয়েকটি দোকান অন্যান্য মিষ্টির পাশাপাশি প্যারা সন্দেশ তৈরী করেন এবং বিক্রি করেন। | প্যারা সন্দেশ কতোদিন সংরক্ষণ করা যায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1691_01 | রিকশাচিত্র | রিকশাকে সুসজ্জিত ও আকর্ষণীয় করাই হলো রিকশা আর্টের মূল লক্ষ্য। সাধারণত শিল্পীরা মহাজন এবং ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী ছবি এঁকে থাকেন। বাহারী ও শৌখিন পরিবহন হিসেবে ঢাকায় রিকশার আগমন ১৯৪৭-এর দেশভাগের পর এবং তখন থেকেই সূত্রপাত রিকশাচিত্রের, পঞ্চাশ ও ষাটের দশক থেকে যা এ অঞ্চলে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বাংলাদেশে রিকশাচিত্র ১৯৫০ এর দিকে ফিরে তাকালে দেখা যায় জ্যামিতিক নকশার পাশাপাশি ফুল, পাখি এমনকি জনপ্রিয় নায়ক-নায়িকাদের ছবি আঁকারও প্রচলন ছিল। যদিও উচ্চবিত্ত শ্রেণীর লোকজন রিকশাচিত্রের মর্যাদা সম্পর্কে অতোটা ওয়াকিবহাল নন এবং কিছুটা হেয় করেই দেখে থাকেন।
ষাটের দশকে চলচ্চিত্র তারকাদের প্রতিকৃতি, স্বাধীনতাপরবর্তী সময়ে মুক্তিযুদ্ধ ও সত্তরের দশকের পর বর্ধিত ঢাকার কাল্পনিক দৃশ্য রিকশাচিত্রের প্রধান উপজীব্য ছিল। এ ছাড়া গ্রামীণ জনজীবন, প্রাকৃতিক দৃশ্য, মিথ বা ধর্মীয় কিংবদন্তি, স্মৃতিসৌধ, সংসদ ভবন, শহীদ মিনার, তাজমহল, সিনেমার দৃশ্য, রাস্তা ও পশুপাখির ছবি রিকশাচিত্রকে করেছে বৈচিত্র্যময়। | রিকশা আর্টের মূল লক্ষ্য কী? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"রিকশাকে সুসজ্জিত ও আকর্ষণীয় করা",
"রিকশাকে সুসজ্জিত ও আকর্ষণীয় করা"
]
} |
bn_wiki_1691_02 | রিকশাচিত্র | রিকশাকে সুসজ্জিত ও আকর্ষণীয় করাই হলো রিকশা আর্টের মূল লক্ষ্য। সাধারণত শিল্পীরা মহাজন এবং ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী ছবি এঁকে থাকেন। বাহারী ও শৌখিন পরিবহন হিসেবে ঢাকায় রিকশার আগমন ১৯৪৭-এর দেশভাগের পর এবং তখন থেকেই সূত্রপাত রিকশাচিত্রের, পঞ্চাশ ও ষাটের দশক থেকে যা এ অঞ্চলে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বাংলাদেশে রিকশাচিত্র ১৯৫০ এর দিকে ফিরে তাকালে দেখা যায় জ্যামিতিক নকশার পাশাপাশি ফুল, পাখি এমনকি জনপ্রিয় নায়ক-নায়িকাদের ছবি আঁকারও প্রচলন ছিল। যদিও উচ্চবিত্ত শ্রেণীর লোকজন রিকশাচিত্রের মর্যাদা সম্পর্কে অতোটা ওয়াকিবহাল নন এবং কিছুটা হেয় করেই দেখে থাকেন।
ষাটের দশকে চলচ্চিত্র তারকাদের প্রতিকৃতি, স্বাধীনতাপরবর্তী সময়ে মুক্তিযুদ্ধ ও সত্তরের দশকের পর বর্ধিত ঢাকার কাল্পনিক দৃশ্য রিকশাচিত্রের প্রধান উপজীব্য ছিল। এ ছাড়া গ্রামীণ জনজীবন, প্রাকৃতিক দৃশ্য, মিথ বা ধর্মীয় কিংবদন্তি, স্মৃতিসৌধ, সংসদ ভবন, শহীদ মিনার, তাজমহল, সিনেমার দৃশ্য, রাস্তা ও পশুপাখির ছবি রিকশাচিত্রকে করেছে বৈচিত্র্যময়। | রিকশাচিত্র কখন জনপ্রিয় হয়ে উঠে? | {
"answer_start": [
237,
237
],
"text": [
"পঞ্চাশ ও ষাটের দশক",
"পঞ্চাশ ও ষাটের দশক"
]
} |
bn_wiki_1691_04 | রিকশাচিত্র | রিকশাকে সুসজ্জিত ও আকর্ষণীয় করাই হলো রিকশা আর্টের মূল লক্ষ্য। সাধারণত শিল্পীরা মহাজন এবং ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী ছবি এঁকে থাকেন। বাহারী ও শৌখিন পরিবহন হিসেবে ঢাকায় রিকশার আগমন ১৯৪৭-এর দেশভাগের পর এবং তখন থেকেই সূত্রপাত রিকশাচিত্রের, পঞ্চাশ ও ষাটের দশক থেকে যা এ অঞ্চলে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বাংলাদেশে রিকশাচিত্র ১৯৫০ এর দিকে ফিরে তাকালে দেখা যায় জ্যামিতিক নকশার পাশাপাশি ফুল, পাখি এমনকি জনপ্রিয় নায়ক-নায়িকাদের ছবি আঁকারও প্রচলন ছিল। যদিও উচ্চবিত্ত শ্রেণীর লোকজন রিকশাচিত্রের মর্যাদা সম্পর্কে অতোটা ওয়াকিবহাল নন এবং কিছুটা হেয় করেই দেখে থাকেন।
ষাটের দশকে চলচ্চিত্র তারকাদের প্রতিকৃতি, স্বাধীনতাপরবর্তী সময়ে মুক্তিযুদ্ধ ও সত্তরের দশকের পর বর্ধিত ঢাকার কাল্পনিক দৃশ্য রিকশাচিত্রের প্রধান উপজীব্য ছিল। এ ছাড়া গ্রামীণ জনজীবন, প্রাকৃতিক দৃশ্য, মিথ বা ধর্মীয় কিংবদন্তি, স্মৃতিসৌধ, সংসদ ভবন, শহীদ মিনার, তাজমহল, সিনেমার দৃশ্য, রাস্তা ও পশুপাখির ছবি রিকশাচিত্রকে করেছে বৈচিত্র্যময়। | রিকশাচিত্রের প্রচলন কোন এলাকায় শুরু হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2970_02 | বাংলাদেশের জাতিগোষ্ঠী | বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি ছোট কিন্তু জনবহুল রাষ্ট্র । বাংলাদেশ ভূখন্ডের জনসংখ্যার অধিকাংশ হচ্ছে বাংলাদেশের বৃহৎ নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠী বাঙালি | এছাড়া অনেকগুলো আদিবাসী রয়েছে। বাংলাদেশের আদিবাসী জাতিগোষ্ঠির সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৮৭ হাজার প্রায় ; সমগ্র জনগোষ্ঠির প্রায় এক শতাংশের মতো (১.১১%) । বাংলাদেশের আদিবাসী জাতি সমূহের সিংহভাগ পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং ময়মনসিংহ , সিলেট ও রাজশাহী অঞ্চলে বসবাস করে । বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আদিবাসী জাতিগোষ্ঠী হল চাকমা। এছাড়া রয়েছে গারো, মারমা, ম্রো, খেয়াং, চাক, বম, লুসাই, পাংখোয়া, ত্রিপুরা, সাঁওতাল,মনিপুরী ইত্যাদি।
বাংলাদেশের প্রধান ও বৃহত্তম নৃতাত্ত্বিকগোষ্ঠী হলো বাঙালি জাতিগোষ্ঠী। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতে (মূলত পশ্চিমবঙ্গে) অনেক বাঙালি বসবাস করে। বাঙালি জাতি কয়েকটি উপভাগে বিভক্ত। বাংলাদেশে বাঙালিরা প্রধানত ঢাকাইয়া, সিলেটি , চাঁটগাইয়া, নোয়াখালিয়া, বরিশালিয়া, রংপুরি ইত্যাদি কয়েকভাগে বিভক্ত।
জাতিগোষ্ঠী বিবিএস ১৯৮৪ সালের রিপোর্টে ২৪টি নৃ-তাত্ত্বিক ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী এবং মোট জনসংখ্যা ৮,৯৭,৮২৮ জন বলা হয়েছে । জাতিগোষ্ঠী গুলো হলো সাঁওতাল , ওঁরাও , পাহাড়িয়া , মুন্ডা, রাজবংশী, কোচ, খাসিয়া, মনিপুরী, ত্রিপুরা, পাংখো, গারো, হাজং, মারমা , চাকমা,তঞ্চঙ্গ্যা, চাক, সেন্দুজ, ম্রো, খিয়াং, বম (বনজোগী), খুমি, লুসাই (মিজো)।
পক্ষান্তরে ১৯৯১ সালের রিপোর্টে ২৯টি নৃ তাত্ত্বিক আদিবাসী জাতিগোষ্ঠী মোট ১২,০৫,৯৭৮ জন মানুষের অস্তিত্ব স্বীকার করা হয়েছে। নৃ তাত্ত্বিক আদিবাসী জাতিগোষ্ঠীগুলো হলো বংশী, বম, বুনা, চক (চাক), চাকমা, কোচ, গারো, হাজং, হরিজন, খাসিয়া, খিয়াং, খুমি, লুসাই, মাহাতো, মারমা, মণিপুরী, মুন্ডা, মুরুং, ম্রো, পাহাড়িয়া, পাংখো, রাজবংশী, রাখাইন, সাঁওতাল, তঞ্চঙ্গ্যা, টিপরা, ত্রিপুরা, ওঁরাও । | বাংলাদেশের আদিবাসী জাতিগোষ্ঠির সংখ্যা কত হাজার প্রায় ? | {
"answer_start": [
218,
218
],
"text": [
"১৫ লক্ষ ৮৭ হাজার প্রায়",
"১৫ লক্ষ ৮৭ হাজার"
]
} |
bn_wiki_2970_03 | বাংলাদেশের জাতিগোষ্ঠী | বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি ছোট কিন্তু জনবহুল রাষ্ট্র । বাংলাদেশ ভূখন্ডের জনসংখ্যার অধিকাংশ হচ্ছে বাংলাদেশের বৃহৎ নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠী বাঙালি | এছাড়া অনেকগুলো আদিবাসী রয়েছে। বাংলাদেশের আদিবাসী জাতিগোষ্ঠির সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৮৭ হাজার প্রায় ; সমগ্র জনগোষ্ঠির প্রায় এক শতাংশের মতো (১.১১%) । বাংলাদেশের আদিবাসী জাতি সমূহের সিংহভাগ পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং ময়মনসিংহ , সিলেট ও রাজশাহী অঞ্চলে বসবাস করে । বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আদিবাসী জাতিগোষ্ঠী হল চাকমা। এছাড়া রয়েছে গারো, মারমা, ম্রো, খেয়াং, চাক, বম, লুসাই, পাংখোয়া, ত্রিপুরা, সাঁওতাল,মনিপুরী ইত্যাদি।
বাংলাদেশের প্রধান ও বৃহত্তম নৃতাত্ত্বিকগোষ্ঠী হলো বাঙালি জাতিগোষ্ঠী। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতে (মূলত পশ্চিমবঙ্গে) অনেক বাঙালি বসবাস করে। বাঙালি জাতি কয়েকটি উপভাগে বিভক্ত। বাংলাদেশে বাঙালিরা প্রধানত ঢাকাইয়া, সিলেটি , চাঁটগাইয়া, নোয়াখালিয়া, বরিশালিয়া, রংপুরি ইত্যাদি কয়েকভাগে বিভক্ত।
জাতিগোষ্ঠী বিবিএস ১৯৮৪ সালের রিপোর্টে ২৪টি নৃ-তাত্ত্বিক ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী এবং মোট জনসংখ্যা ৮,৯৭,৮২৮ জন বলা হয়েছে । জাতিগোষ্ঠী গুলো হলো সাঁওতাল , ওঁরাও , পাহাড়িয়া , মুন্ডা, রাজবংশী, কোচ, খাসিয়া, মনিপুরী, ত্রিপুরা, পাংখো, গারো, হাজং, মারমা , চাকমা,তঞ্চঙ্গ্যা, চাক, সেন্দুজ, ম্রো, খিয়াং, বম (বনজোগী), খুমি, লুসাই (মিজো)।
পক্ষান্তরে ১৯৯১ সালের রিপোর্টে ২৯টি নৃ তাত্ত্বিক আদিবাসী জাতিগোষ্ঠী মোট ১২,০৫,৯৭৮ জন মানুষের অস্তিত্ব স্বীকার করা হয়েছে। নৃ তাত্ত্বিক আদিবাসী জাতিগোষ্ঠীগুলো হলো বংশী, বম, বুনা, চক (চাক), চাকমা, কোচ, গারো, হাজং, হরিজন, খাসিয়া, খিয়াং, খুমি, লুসাই, মাহাতো, মারমা, মণিপুরী, মুন্ডা, মুরুং, ম্রো, পাহাড়িয়া, পাংখো, রাজবংশী, রাখাইন, সাঁওতাল, তঞ্চঙ্গ্যা, টিপরা, ত্রিপুরা, ওঁরাও । | বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আদিবাসী জাতিগোষ্ঠী কী ? | {
"answer_start": [
443,
443
],
"text": [
"চাকমা",
"চাকমা"
]
} |
bn_wiki_2970_04 | বাংলাদেশের জাতিগোষ্ঠী | বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি ছোট কিন্তু জনবহুল রাষ্ট্র । বাংলাদেশ ভূখন্ডের জনসংখ্যার অধিকাংশ হচ্ছে বাংলাদেশের বৃহৎ নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠী বাঙালি | এছাড়া অনেকগুলো আদিবাসী রয়েছে। বাংলাদেশের আদিবাসী জাতিগোষ্ঠির সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৮৭ হাজার প্রায় ; সমগ্র জনগোষ্ঠির প্রায় এক শতাংশের মতো (১.১১%) । বাংলাদেশের আদিবাসী জাতি সমূহের সিংহভাগ পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং ময়মনসিংহ , সিলেট ও রাজশাহী অঞ্চলে বসবাস করে । বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আদিবাসী জাতিগোষ্ঠী হল চাকমা। এছাড়া রয়েছে গারো, মারমা, ম্রো, খেয়াং, চাক, বম, লুসাই, পাংখোয়া, ত্রিপুরা, সাঁওতাল,মনিপুরী ইত্যাদি।
বাংলাদেশের প্রধান ও বৃহত্তম নৃতাত্ত্বিকগোষ্ঠী হলো বাঙালি জাতিগোষ্ঠী। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতে (মূলত পশ্চিমবঙ্গে) অনেক বাঙালি বসবাস করে। বাঙালি জাতি কয়েকটি উপভাগে বিভক্ত। বাংলাদেশে বাঙালিরা প্রধানত ঢাকাইয়া, সিলেটি , চাঁটগাইয়া, নোয়াখালিয়া, বরিশালিয়া, রংপুরি ইত্যাদি কয়েকভাগে বিভক্ত।
জাতিগোষ্ঠী বিবিএস ১৯৮৪ সালের রিপোর্টে ২৪টি নৃ-তাত্ত্বিক ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী এবং মোট জনসংখ্যা ৮,৯৭,৮২৮ জন বলা হয়েছে । জাতিগোষ্ঠী গুলো হলো সাঁওতাল , ওঁরাও , পাহাড়িয়া , মুন্ডা, রাজবংশী, কোচ, খাসিয়া, মনিপুরী, ত্রিপুরা, পাংখো, গারো, হাজং, মারমা , চাকমা,তঞ্চঙ্গ্যা, চাক, সেন্দুজ, ম্রো, খিয়াং, বম (বনজোগী), খুমি, লুসাই (মিজো)।
পক্ষান্তরে ১৯৯১ সালের রিপোর্টে ২৯টি নৃ তাত্ত্বিক আদিবাসী জাতিগোষ্ঠী মোট ১২,০৫,৯৭৮ জন মানুষের অস্তিত্ব স্বীকার করা হয়েছে। নৃ তাত্ত্বিক আদিবাসী জাতিগোষ্ঠীগুলো হলো বংশী, বম, বুনা, চক (চাক), চাকমা, কোচ, গারো, হাজং, হরিজন, খাসিয়া, খিয়াং, খুমি, লুসাই, মাহাতো, মারমা, মণিপুরী, মুন্ডা, মুরুং, ম্রো, পাহাড়িয়া, পাংখো, রাজবংশী, রাখাইন, সাঁওতাল, তঞ্চঙ্গ্যা, টিপরা, ত্রিপুরা, ওঁরাও । | জাতিগোষ্ঠী বিবিএস ১৯৮৪ সালের রিপোর্টে কতটি নৃ-তাত্ত্বিক ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী ? | {
"answer_start": [
877,
877
],
"text": [
"২৪টি",
"২৪টি"
]
} |
bn_wiki_0288_01 | শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (পুরানো নাম: জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর) রাজধানী ঢাকার কুর্মিটোলায় অবস্থিত বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ১৯৮০ সালে এর কার্যক্রম শুরু করার পরে, পূর্বের বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছিল তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে এর কার্যক্রম স্থানান্তর করা হয়। এটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ-সহ বাংলাদেশের সকল এয়ার লাইন্সগুলোর হোম বেস।
১,৯৮১ একর এলাকা বিস্তৃত এই বিমানবন্দর দিয়ে দেশের প্রায় ৫২ শতাংশ আন্তর্জাতিক এবং আভ্যন্তরীন ফ্লাইট উঠা-নামা করে, যেখানে চট্টগ্রামে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রায় ১৭ শতাংশ যাত্রী ব্যবহার করে। এ বিমানবন্দর দিয়ে বার্ষিক প্রায় ৪০ লক্ষ আন্তর্জাতিক ও ১০ লক্ষ অভ্যন্তরীন যাত্রী এবং ১৫০,০০০ টন ডাক ও মালামাল আসা-যাওয়া করে।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশকে বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর সাথে সংযুক্ত করেছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এই বিমানবন্দর থেকে ইউরোপ এবং এশিয়ার ১৮টি শহরে চলাচল করে। | হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পুরানো নাম কী? | {
"answer_start": [
51,
52
],
"text": [
" জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর",
"জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর"
]
} |
bn_wiki_0288_02 | শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (পুরানো নাম: জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর) রাজধানী ঢাকার কুর্মিটোলায় অবস্থিত বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ১৯৮০ সালে এর কার্যক্রম শুরু করার পরে, পূর্বের বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছিল তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে এর কার্যক্রম স্থানান্তর করা হয়। এটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ-সহ বাংলাদেশের সকল এয়ার লাইন্সগুলোর হোম বেস।
১,৯৮১ একর এলাকা বিস্তৃত এই বিমানবন্দর দিয়ে দেশের প্রায় ৫২ শতাংশ আন্তর্জাতিক এবং আভ্যন্তরীন ফ্লাইট উঠা-নামা করে, যেখানে চট্টগ্রামে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রায় ১৭ শতাংশ যাত্রী ব্যবহার করে। এ বিমানবন্দর দিয়ে বার্ষিক প্রায় ৪০ লক্ষ আন্তর্জাতিক ও ১০ লক্ষ অভ্যন্তরীন যাত্রী এবং ১৫০,০০০ টন ডাক ও মালামাল আসা-যাওয়া করে।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশকে বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর সাথে সংযুক্ত করেছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এই বিমানবন্দর থেকে ইউরোপ এবং এশিয়ার ১৮টি শহরে চলাচল করে। | হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঢাকার কোথায় অবস্থিত? | {
"answer_start": [
96,
95
],
"text": [
"কুর্মিটোলায়",
" কুর্মিটোলায়"
]
} |
bn_wiki_0288_03 | শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (পুরানো নাম: জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর) রাজধানী ঢাকার কুর্মিটোলায় অবস্থিত বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ১৯৮০ সালে এর কার্যক্রম শুরু করার পরে, পূর্বের বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছিল তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে এর কার্যক্রম স্থানান্তর করা হয়। এটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ-সহ বাংলাদেশের সকল এয়ার লাইন্সগুলোর হোম বেস।
১,৯৮১ একর এলাকা বিস্তৃত এই বিমানবন্দর দিয়ে দেশের প্রায় ৫২ শতাংশ আন্তর্জাতিক এবং আভ্যন্তরীন ফ্লাইট উঠা-নামা করে, যেখানে চট্টগ্রামে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রায় ১৭ শতাংশ যাত্রী ব্যবহার করে। এ বিমানবন্দর দিয়ে বার্ষিক প্রায় ৪০ লক্ষ আন্তর্জাতিক ও ১০ লক্ষ অভ্যন্তরীন যাত্রী এবং ১৫০,০০০ টন ডাক ও মালামাল আসা-যাওয়া করে।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশকে বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর সাথে সংযুক্ত করেছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এই বিমানবন্দর থেকে ইউরোপ এবং এশিয়ার ১৮টি শহরে চলাচল করে। | চট্টগ্রামে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দরের নাম কী? | {
"answer_start": [
646,
646
],
"text": [
"শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর",
"শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর"
]
} |
bn_wiki_0288_04 | শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (পুরানো নাম: জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর) রাজধানী ঢাকার কুর্মিটোলায় অবস্থিত বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ১৯৮০ সালে এর কার্যক্রম শুরু করার পরে, পূর্বের বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছিল তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে এর কার্যক্রম স্থানান্তর করা হয়। এটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ-সহ বাংলাদেশের সকল এয়ার লাইন্সগুলোর হোম বেস।
১,৯৮১ একর এলাকা বিস্তৃত এই বিমানবন্দর দিয়ে দেশের প্রায় ৫২ শতাংশ আন্তর্জাতিক এবং আভ্যন্তরীন ফ্লাইট উঠা-নামা করে, যেখানে চট্টগ্রামে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রায় ১৭ শতাংশ যাত্রী ব্যবহার করে। এ বিমানবন্দর দিয়ে বার্ষিক প্রায় ৪০ লক্ষ আন্তর্জাতিক ও ১০ লক্ষ অভ্যন্তরীন যাত্রী এবং ১৫০,০০০ টন ডাক ও মালামাল আসা-যাওয়া করে।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশকে বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর সাথে সংযুক্ত করেছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এই বিমানবন্দর থেকে ইউরোপ এবং এশিয়ার ১৮টি শহরে চলাচল করে। | হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দেশের কত শতাংশ আন্তর্জাতিক এবং আভ্যন্তরীন ফ্লাইট উঠা-নামা করে? | {
"answer_start": [
522,
529
],
"text": [
"প্রায় ৫২ ",
"৫২ শতাংশ "
]
} |
bn_wiki_0288_05 | শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (পুরানো নাম: জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর) রাজধানী ঢাকার কুর্মিটোলায় অবস্থিত বাংলাদেশের প্রধান এবং সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ১৯৮০ সালে এর কার্যক্রম শুরু করার পরে, পূর্বের বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছিল তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে এর কার্যক্রম স্থানান্তর করা হয়। এটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ-সহ বাংলাদেশের সকল এয়ার লাইন্সগুলোর হোম বেস।
১,৯৮১ একর এলাকা বিস্তৃত এই বিমানবন্দর দিয়ে দেশের প্রায় ৫২ শতাংশ আন্তর্জাতিক এবং আভ্যন্তরীন ফ্লাইট উঠা-নামা করে, যেখানে চট্টগ্রামে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রায় ১৭ শতাংশ যাত্রী ব্যবহার করে। এ বিমানবন্দর দিয়ে বার্ষিক প্রায় ৪০ লক্ষ আন্তর্জাতিক ও ১০ লক্ষ অভ্যন্তরীন যাত্রী এবং ১৫০,০০০ টন ডাক ও মালামাল আসা-যাওয়া করে।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশকে বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর সাথে সংযুক্ত করেছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এই বিমানবন্দর থেকে ইউরোপ এবং এশিয়ার ১৮টি শহরে চলাচল করে। | হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ের দৈর্ঘ্য কত মিটার ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1172_02 | এমএক্স প্লেয়ার | এমএক্স প্লেয়ার একটি ভারতীয় 'ওভার দ্য টপ' মাধ্যম এবং একটি বৈশ্বিক অফলাইন ভিডিও প্লেয়ার। এটি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান জে২ ইন্টারএ্যাকটিভ এবং সত্ত্বাধিকারী দ্য টাইমস গ্রুপের ডিজিটাল মিডিয়া বিভাগ টাইমস ইন্টারনেট। শুধু ভারতেই এই প্লেয়ারের ৩৫০+ মিলিয়ন ব্যবহারকারী রয়েছে।এটির বৈশ্বিকভাবে ৫০০ মিলিয়নেরও ব্যবহারকারী রয়েছে।[ | এমএক্স প্লেয়ার এর নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান কারা? | {
"answer_start": [
117,
117
],
"text": [
"জে২ ইন্টারএ্যাকটিভ",
"জে২ ইন্টারএ্যাকটিভ"
]
} |
bn_wiki_1172_03 | এমএক্স প্লেয়ার | এমএক্স প্লেয়ার একটি ভারতীয় 'ওভার দ্য টপ' মাধ্যম এবং একটি বৈশ্বিক অফলাইন ভিডিও প্লেয়ার। এটি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান জে২ ইন্টারএ্যাকটিভ এবং সত্ত্বাধিকারী দ্য টাইমস গ্রুপের ডিজিটাল মিডিয়া বিভাগ টাইমস ইন্টারনেট। শুধু ভারতেই এই প্লেয়ারের ৩৫০+ মিলিয়ন ব্যবহারকারী রয়েছে।এটির বৈশ্বিকভাবে ৫০০ মিলিয়নেরও ব্যবহারকারী রয়েছে।[ | এম এক্স প্লেয়ারের ভারতীয় গ্রাহক কয় জন? | {
"answer_start": [
237,
237
],
"text": [
"৩৫০+ মিলিয়ন",
"৩৫০+ মিলিয়ন "
]
} |
bn_wiki_1172_04 | এমএক্স প্লেয়ার | এমএক্স প্লেয়ার একটি ভারতীয় 'ওভার দ্য টপ' মাধ্যম এবং একটি বৈশ্বিক অফলাইন ভিডিও প্লেয়ার। এটি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান জে২ ইন্টারএ্যাকটিভ এবং সত্ত্বাধিকারী দ্য টাইমস গ্রুপের ডিজিটাল মিডিয়া বিভাগ টাইমস ইন্টারনেট। শুধু ভারতেই এই প্লেয়ারের ৩৫০+ মিলিয়ন ব্যবহারকারী রয়েছে।এটির বৈশ্বিকভাবে ৫০০ মিলিয়নেরও ব্যবহারকারী রয়েছে।[ | এমএক্স প্লেয়ার এর বৈশ্বীক ব্যবহারকারী কয় জন? | {
"answer_start": [
286,
286
],
"text": [
"৫০০ মিলিয়ন",
"৫০০ মিলিয়নে"
]
} |
bn_wiki_1172_05 | এমএক্স প্লেয়ার | এমএক্স প্লেয়ার একটি ভারতীয় 'ওভার দ্য টপ' মাধ্যম এবং একটি বৈশ্বিক অফলাইন ভিডিও প্লেয়ার। এটি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান জে২ ইন্টারএ্যাকটিভ এবং সত্ত্বাধিকারী দ্য টাইমস গ্রুপের ডিজিটাল মিডিয়া বিভাগ টাইমস ইন্টারনেট। শুধু ভারতেই এই প্লেয়ারের ৩৫০+ মিলিয়ন ব্যবহারকারী রয়েছে।এটির বৈশ্বিকভাবে ৫০০ মিলিয়নেরও ব্যবহারকারী রয়েছে।[ | এমএক্স প্লেয়ার এর সত্ত্বাধিকারী কারা? | {
"answer_start": [
154,
154
],
"text": [
"দ্য টাইমস গ্রুপের ডিজিটাল মিডিয়া বিভাগ টাইমস ইন্টারনেট",
"দ্য টাইমস গ্রুপের ডিজিটাল মিডিয়া বিভাগ টাইমস ইন্টারনেট"
]
} |
bn_wiki_1152_02 | মুম্বই-বেঙ্গালুরু অর্থনৈতিক করিডোর | বেঙ্গালুরু-মুম্বই অর্থনৈতিক করিডোর (বিএমইসি) হল ভারতের মুম্বাই ও বেঙ্গালুরু শহরের মধ্যে প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক করিডোর। করিডোরটি কর্ণাটক ও মহারাষ্ট্র রাজ্যের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে এবং দাভাংগেরে, চিত্রদুর্গ, হুবলি-ধারাওয়াদ, বেলগাভি, সোলাপুর, সাংলি, সাতারা এবং পুনের মতো প্রধান শহরগুলির মধ্য দিয়ে যায়। করিডোরের সামগ্রিক দৈর্ঘ্য প্রায় ১,০০০ কিলোমিটার এবং প্রায় ১৪৩,০০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে। বিদ্যমান জাতীয় মহাসড়ক ৪ (এনএইচ ৪) (যা বেঙ্গালুরু ও মুম্বাইকে সংযুক্ত করে), বিদ্যমান বেঙ্গালুরু-মুম্বই রেলপথ এবং দাবহল-বেঙ্গালুরু প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইন করিডোরটির অন্তর্গত। ভারত সরকার এই করিডোর থেকে ৩ লাখ কোটি টাকা (মার্কিন ৪৪ বিলিয়ন) বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করবে এবং আশা করে এটি দেশে ২.৫ মিলিয়ন কর্মসংস্থান তৈরি করবে। নভেম্বর ২০১৩ সালে ভারত-যুক্তরাজ্য সামিটের সময়, ভারত ও ব্রিটিশ সরকার প্রকল্পটির যৌথ সম্ভাব্যতা অধ্যয়ন করতে সম্মত হয়। ডিএমআএসিডিসি এবং ইউকে ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট (ইউকেটিআই) যথাক্রমে দুই পক্ষের প্রতিনিধিত্ব করে এবং তাদের এই প্রকল্পের জন্য নোডাল এজেন্সি হিসাবে নিযুক্ত করা হয়। ২০১৩ সালের নভেম্বরে প্রকল্পের জন্য একটি কনসালট্যান্ট নিয়োগের জন্য ডিএমআএসিডিসি একটি টেন্ডার তৈরি করে এবং ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সালে টেন্ডার জয়ী হয় ইজিস ইন্ডিয়া কনসাল্টিং ইঞ্জিনিয়ার্স প্রাইভেট লিমিটেড, ইলে-দে-ফ্রান্স এবং ক্রিসিল রিস্ক ও ইনফ্রাস্ট্রাকচার সলিউশনস লিমিটেডের যুক্ত সংগঠন। সম্ভাব্যতা যাচাই ভারত সরকারের দ্বারা অর্থায়ন করা হয়েছিল। সরকার অন্তত চারটি নতুন শহরকে পরিকল্পিত প্রকল্পে অনুমোদন করেছে, যার জন্য উৎপাদনমূলক কার্যক্রম চালানো হয়েছে, যার বিস্তারিত পরিকল্পনা এখনো বাস্তবায়ন করা হয়নি। | ভারত সরকার মুম্বই-বেঙ্গালুরু অর্থনৈতিক করিডোর থেকে কত টাকা বিনিয়োদের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করবে? | {
"answer_start": [
613,
613
],
"text": [
"৩ লাখ কোটি টাকা",
"৩ লাখ কোটি টাকা"
]
} |
bn_wiki_1152_03 | মুম্বই-বেঙ্গালুরু অর্থনৈতিক করিডোর | বেঙ্গালুরু-মুম্বই অর্থনৈতিক করিডোর (বিএমইসি) হল ভারতের মুম্বাই ও বেঙ্গালুরু শহরের মধ্যে প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক করিডোর। করিডোরটি কর্ণাটক ও মহারাষ্ট্র রাজ্যের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে এবং দাভাংগেরে, চিত্রদুর্গ, হুবলি-ধারাওয়াদ, বেলগাভি, সোলাপুর, সাংলি, সাতারা এবং পুনের মতো প্রধান শহরগুলির মধ্য দিয়ে যায়। করিডোরের সামগ্রিক দৈর্ঘ্য প্রায় ১,০০০ কিলোমিটার এবং প্রায় ১৪৩,০০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে। বিদ্যমান জাতীয় মহাসড়ক ৪ (এনএইচ ৪) (যা বেঙ্গালুরু ও মুম্বাইকে সংযুক্ত করে), বিদ্যমান বেঙ্গালুরু-মুম্বই রেলপথ এবং দাবহল-বেঙ্গালুরু প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইন করিডোরটির অন্তর্গত। ভারত সরকার এই করিডোর থেকে ৩ লাখ কোটি টাকা (মার্কিন ৪৪ বিলিয়ন) বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করবে এবং আশা করে এটি দেশে ২.৫ মিলিয়ন কর্মসংস্থান তৈরি করবে। নভেম্বর ২০১৩ সালে ভারত-যুক্তরাজ্য সামিটের সময়, ভারত ও ব্রিটিশ সরকার প্রকল্পটির যৌথ সম্ভাব্যতা অধ্যয়ন করতে সম্মত হয়। ডিএমআএসিডিসি এবং ইউকে ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট (ইউকেটিআই) যথাক্রমে দুই পক্ষের প্রতিনিধিত্ব করে এবং তাদের এই প্রকল্পের জন্য নোডাল এজেন্সি হিসাবে নিযুক্ত করা হয়। ২০১৩ সালের নভেম্বরে প্রকল্পের জন্য একটি কনসালট্যান্ট নিয়োগের জন্য ডিএমআএসিডিসি একটি টেন্ডার তৈরি করে এবং ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সালে টেন্ডার জয়ী হয় ইজিস ইন্ডিয়া কনসাল্টিং ইঞ্জিনিয়ার্স প্রাইভেট লিমিটেড, ইলে-দে-ফ্রান্স এবং ক্রিসিল রিস্ক ও ইনফ্রাস্ট্রাকচার সলিউশনস লিমিটেডের যুক্ত সংগঠন। সম্ভাব্যতা যাচাই ভারত সরকারের দ্বারা অর্থায়ন করা হয়েছিল। সরকার অন্তত চারটি নতুন শহরকে পরিকল্পিত প্রকল্পে অনুমোদন করেছে, যার জন্য উৎপাদনমূলক কার্যক্রম চালানো হয়েছে, যার বিস্তারিত পরিকল্পনা এখনো বাস্তবায়ন করা হয়নি। | মুম্বই-বেঙ্গালুরু অর্থনৈতিক করিডোর এর সামগ্রিক দৈর্ঘ্য কত? | {
"answer_start": [
325,
325
],
"text": [
"প্রায় ১,০০০ কিলোমিটার",
"প্রায় ১,০০০ কিলোমিটার"
]
} |
bn_wiki_1152_05 | মুম্বই-বেঙ্গালুরু অর্থনৈতিক করিডোর | বেঙ্গালুরু-মুম্বই অর্থনৈতিক করিডোর (বিএমইসি) হল ভারতের মুম্বাই ও বেঙ্গালুরু শহরের মধ্যে প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক করিডোর। করিডোরটি কর্ণাটক ও মহারাষ্ট্র রাজ্যের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে এবং দাভাংগেরে, চিত্রদুর্গ, হুবলি-ধারাওয়াদ, বেলগাভি, সোলাপুর, সাংলি, সাতারা এবং পুনের মতো প্রধান শহরগুলির মধ্য দিয়ে যায়। করিডোরের সামগ্রিক দৈর্ঘ্য প্রায় ১,০০০ কিলোমিটার এবং প্রায় ১৪৩,০০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে। বিদ্যমান জাতীয় মহাসড়ক ৪ (এনএইচ ৪) (যা বেঙ্গালুরু ও মুম্বাইকে সংযুক্ত করে), বিদ্যমান বেঙ্গালুরু-মুম্বই রেলপথ এবং দাবহল-বেঙ্গালুরু প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইন করিডোরটির অন্তর্গত। ভারত সরকার এই করিডোর থেকে ৩ লাখ কোটি টাকা (মার্কিন ৪৪ বিলিয়ন) বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করবে এবং আশা করে এটি দেশে ২.৫ মিলিয়ন কর্মসংস্থান তৈরি করবে। নভেম্বর ২০১৩ সালে ভারত-যুক্তরাজ্য সামিটের সময়, ভারত ও ব্রিটিশ সরকার প্রকল্পটির যৌথ সম্ভাব্যতা অধ্যয়ন করতে সম্মত হয়। ডিএমআএসিডিসি এবং ইউকে ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট (ইউকেটিআই) যথাক্রমে দুই পক্ষের প্রতিনিধিত্ব করে এবং তাদের এই প্রকল্পের জন্য নোডাল এজেন্সি হিসাবে নিযুক্ত করা হয়। ২০১৩ সালের নভেম্বরে প্রকল্পের জন্য একটি কনসালট্যান্ট নিয়োগের জন্য ডিএমআএসিডিসি একটি টেন্ডার তৈরি করে এবং ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সালে টেন্ডার জয়ী হয় ইজিস ইন্ডিয়া কনসাল্টিং ইঞ্জিনিয়ার্স প্রাইভেট লিমিটেড, ইলে-দে-ফ্রান্স এবং ক্রিসিল রিস্ক ও ইনফ্রাস্ট্রাকচার সলিউশনস লিমিটেডের যুক্ত সংগঠন। সম্ভাব্যতা যাচাই ভারত সরকারের দ্বারা অর্থায়ন করা হয়েছিল। সরকার অন্তত চারটি নতুন শহরকে পরিকল্পিত প্রকল্পে অনুমোদন করেছে, যার জন্য উৎপাদনমূলক কার্যক্রম চালানো হয়েছে, যার বিস্তারিত পরিকল্পনা এখনো বাস্তবায়ন করা হয়নি। | ভারত ও ব্রিটিশ সরকার কত কত সনে মুম্বই-বেঙ্গালুরু অর্থনৈতিক করিডোর প্রকল্পটির যৌথ সম্ভাব্যতা অধ্যয়ন করতে সম্মত হয়? | {
"answer_start": [
750,
750
],
"text": [
"২০১৩",
"২০১৩"
]
} |
bn_wiki_1452_01 | মোশি | হিব্রু বাইবেল অনুসারে মুসা মিশরে লিবাইট নামের ইসরাইলি গোত্রে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পিতার নাম আমরাম আর মায়ের নাম জোশিবেদ । তখন মিশরের সম্রাট ছিল ফেরাউন রামেসিস । কয়েকজন জ্যোতিষী গণনা করে রামেসিসকে বলেছিলেন, ইহুদি পরিবারের মধ্যে এমন এক সন্তান জন্মগ্রহণ করবে যে ভবিষ্যতে মিসরের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। তাই ফেরাউন আদেশ দিলেন কোনো ইহুদি পরিবারে সন্তান জন্মগ্রহণ করলেই যেন তাকে হত্যা করা হয়। | মুসা কোন গোত্রে জন্মগ্রহণ করেছিলেন? | {
"answer_start": [
33,
33
],
"text": [
"লিবাইট ",
"লিবাইট "
]
} |
bn_wiki_1452_02 | মোশি | হিব্রু বাইবেল অনুসারে মুসা মিশরে লিবাইট নামের ইসরাইলি গোত্রে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পিতার নাম আমরাম আর মায়ের নাম জোশিবেদ । তখন মিশরের সম্রাট ছিল ফেরাউন রামেসিস । কয়েকজন জ্যোতিষী গণনা করে রামেসিসকে বলেছিলেন, ইহুদি পরিবারের মধ্যে এমন এক সন্তান জন্মগ্রহণ করবে যে ভবিষ্যতে মিসরের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। তাই ফেরাউন আদেশ দিলেন কোনো ইহুদি পরিবারে সন্তান জন্মগ্রহণ করলেই যেন তাকে হত্যা করা হয়। | তখন মিশরের সম্রাট কে ছিল? | {
"answer_start": [
147,
147
],
"text": [
"ফেরাউন রামেসিস ",
"ফেরাউন রামেসিস "
]
} |
bn_wiki_1452_03 | মোশি | হিব্রু বাইবেল অনুসারে মুসা মিশরে লিবাইট নামের ইসরাইলি গোত্রে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পিতার নাম আমরাম আর মায়ের নাম জোশিবেদ । তখন মিশরের সম্রাট ছিল ফেরাউন রামেসিস । কয়েকজন জ্যোতিষী গণনা করে রামেসিসকে বলেছিলেন, ইহুদি পরিবারের মধ্যে এমন এক সন্তান জন্মগ্রহণ করবে যে ভবিষ্যতে মিসরের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। তাই ফেরাউন আদেশ দিলেন কোনো ইহুদি পরিবারে সন্তান জন্মগ্রহণ করলেই যেন তাকে হত্যা করা হয়। | কয়েকজন জ্যোতিষী গণনা করে রামেসিসকে কী বলেছিলেন? | {
"answer_start": [
210,
210
],
"text": [
"ইহুদি পরিবারের মধ্যে এমন এক সন্তান জন্মগ্রহণ করবে যে ভবিষ্যতে মিসরের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে",
"ইহুদি পরিবারের মধ্যে এমন এক সন্তান জন্মগ্রহণ করবে যে ভবিষ্যতে মিসরের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে"
]
} |
bn_wiki_1452_05 | মোশি | হিব্রু বাইবেল অনুসারে মুসা মিশরে লিবাইট নামের ইসরাইলি গোত্রে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পিতার নাম আমরাম আর মায়ের নাম জোশিবেদ । তখন মিশরের সম্রাট ছিল ফেরাউন রামেসিস । কয়েকজন জ্যোতিষী গণনা করে রামেসিসকে বলেছিলেন, ইহুদি পরিবারের মধ্যে এমন এক সন্তান জন্মগ্রহণ করবে যে ভবিষ্যতে মিসরের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। তাই ফেরাউন আদেশ দিলেন কোনো ইহুদি পরিবারে সন্তান জন্মগ্রহণ করলেই যেন তাকে হত্যা করা হয়। | মুসা কবে জন্মগ্রহণ করেছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1519_01 | একদর | ফিক্সড প্রাইস বা 'একদর' হল পণ্য বা পরিষেবার জন্য নির্ধারিত মূল্য, যাতে দর কষাকষি নেই।
কোনো পণ্যের মূল্য নির্ধারিত থাকতে পারে, কেননা বিক্রেতা অথবা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দাম নির্ধারণ করা হয়। কটি নির্দিষ্ট-মূল্যের চুক্তি হল এমন একটি চুক্তি যেখানে চুক্তির অর্থপ্রদান খরচ-প্লাস চুক্তির বিপরীতে ঠিকাদার কর্তৃক ব্যয় করা সম্পদ বা সময়ের উপর নির্ভর করে না। স্থির-মূল্যের চুক্তিগুলি প্রায়শই সামরিক এবং সরকারী ঠিকাদারদের জন্য বিক্রেতার পক্ষে ঝুঁকি রাখতে এবং খরচ নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়।
ঐতিহাসিকভাবে, যখন অপ্রত্যাশিত বা উন্নয়নমূলক প্রযুক্তি সহ নতুন প্রকল্পের জন্য স্থির-মূল্যের চুক্তিগুলি ব্যবহার করা হয়, তখন প্রোগ্রামগুলি ব্যর্থ হতে পারে যদি অপ্রত্যাশিত খরচ ঠিকাদারের অতিরিক্ত শোষণ করার ক্ষমতাকে অতিক্রম করে। তা সত্ত্বেও, এই ধরনের চুক্তি জনপ্রিয় হতে থাকে। স্থির-মূল্যের চুক্তিগুলি সর্বোত্তমভাবে কাজ করে যখন খরচগুলি আগে থেকেই পরিচিত হয়।
বিশ্বের অনেক অংশে দর কষাকষি খুবই সাধারণ বিষয়। কিন্তু ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা এবং জাপানের বেশিরভাগ খুচরা দোকানে দর কষাকষির সুযোগ নেই। এছাড়া অন্যত্র স্থির মূল্য আদর্শ থেকে ব্যতিক্রম থাকে। | ফিক্সড প্রাইস বা 'একদর' কী? | {
"answer_start": [
27,
27
],
"text": [
"পণ্য বা পরিষেবার জন্য নির্ধারিত মূল্য",
"পণ্য বা পরিষেবার জন্য নির্ধারিত মূল্য"
]
} |
bn_wiki_1519_05 | একদর | ফিক্সড প্রাইস বা 'একদর' হল পণ্য বা পরিষেবার জন্য নির্ধারিত মূল্য, যাতে দর কষাকষি নেই।
কোনো পণ্যের মূল্য নির্ধারিত থাকতে পারে, কেননা বিক্রেতা অথবা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দাম নির্ধারণ করা হয়। কটি নির্দিষ্ট-মূল্যের চুক্তি হল এমন একটি চুক্তি যেখানে চুক্তির অর্থপ্রদান খরচ-প্লাস চুক্তির বিপরীতে ঠিকাদার কর্তৃক ব্যয় করা সম্পদ বা সময়ের উপর নির্ভর করে না। স্থির-মূল্যের চুক্তিগুলি প্রায়শই সামরিক এবং সরকারী ঠিকাদারদের জন্য বিক্রেতার পক্ষে ঝুঁকি রাখতে এবং খরচ নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়।
ঐতিহাসিকভাবে, যখন অপ্রত্যাশিত বা উন্নয়নমূলক প্রযুক্তি সহ নতুন প্রকল্পের জন্য স্থির-মূল্যের চুক্তিগুলি ব্যবহার করা হয়, তখন প্রোগ্রামগুলি ব্যর্থ হতে পারে যদি অপ্রত্যাশিত খরচ ঠিকাদারের অতিরিক্ত শোষণ করার ক্ষমতাকে অতিক্রম করে। তা সত্ত্বেও, এই ধরনের চুক্তি জনপ্রিয় হতে থাকে। স্থির-মূল্যের চুক্তিগুলি সর্বোত্তমভাবে কাজ করে যখন খরচগুলি আগে থেকেই পরিচিত হয়।
বিশ্বের অনেক অংশে দর কষাকষি খুবই সাধারণ বিষয়। কিন্তু ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা এবং জাপানের বেশিরভাগ খুচরা দোকানে দর কষাকষির সুযোগ নেই। এছাড়া অন্যত্র স্থির মূল্য আদর্শ থেকে ব্যতিক্রম থাকে। | স্থির-মূল্যের চুক্তিগুলি সর্বোত্তমভাবে কাজ করে কখন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2898_01 | বাংলাদেশের ইউনিয়ন | ১৯৫৭ সালে পূর্ব পাকিস্তান আইন নং ৩৫, ১৯১৯ সালের আইন সংশোধন করে তৈরী হয়েছে। প্রকাশ্যে ভোটদান বাতিল করে গোপন ব্যালটে ভোট চালু হয়। ইউনিয়নকে ৩টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়। এই আইনে সর্বপ্রথম নারীদের ভোটাধিকার দেয়া হয়। ১৯৫৯ সালের ২৭শে অক্টোবর ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান মৌলিক গণতন্ত্র চালু করে। ইউনিয়ন বোর্ডের নাম পরিবর্তন করে নাম রাখেন ইউনিয়ন কাউন্সিল। উক্ত ইউনিয়ন কাউন্সিলের কার্যকাল ছিল ৫ বছর। ভাইস চেয়ারম্যান পদ ১৯৬৫ সালে বাতিল করা হয়। ১৯৭১ সালে ইউনিয়ন কাউন্সিলের নাম পরিবর্তন করে নাম রাখা হয় ত্রাণ কমিটি। ১৯৭২ সালের ১লা জানুয়ারি ইউনিয়ন কাউন্সিল ও ত্রাণ কমিটি ভেঙ্গে ইউনিয়ন পঞ্চায়েত নামকরণ করা হয়। ১৯৭২ সালের ১৪ ডিসেম্বর নতুন সংবিধান প্রণীত হয়। ১৯৭৩ সালের ৩০শে জুন জাতীয় সংসদ কর্তৃক বিধি প্রণীত হয়। ইউনিয়ন পঞ্চায়েত-এর নাম পরিবর্তন করে নাম রাখা হয় ইউনিয়ন পরিষদ। জিয়ার সামরিক শাসনামলে ১৯৭৬ সালের ২০শে নভেম্বর স্থানীয় স্বায়ত্ত শাসন অধ্যাদেশ জারি করা হয়। ইউনিয়ন পরিষদের নাম ঠিক রেখেই সব সরকার কাজ চালিয়ে যান। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে ৩টি ওয়ার্ডের পরিবর্তে ৯টি ওয়ার্ড সৃষ্টি করেন এবং ৩ জন মহিলা সদস্যকে সরাসরি নির্বাচনে অংশগ্রহণের ব্যবস্থা করা হয়।
প্রতিটি ইউনিয়নভূক্ত গ্রামগুলোকে জনসংখ্যার ভিত্তিতে ৯টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করে প্রত্যিটি ওয়ার্ড থেকে ১ জন করে সাধারণ সদস্য এবং প্রতি তিনটি ওয়ার্ড হতে ১ জন সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য সংশ্লিষ্ট এলাকার জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন। এছাড়াও পুরো ইউনিয়ন হতে একজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়। ফলে, ১ জন চেয়ারম্যান ও ১২ জন সদস্য নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ গঠিত হয়। এছাড়াও পরিষদের কার্যক্রমে সহায়তা করার জন্য রয়েছে একজন সচিব, ০১ জন হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর এবং কয়েকজন আনসার প্রভৃতি। | ইউনিয়নকে কয়টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়? | {
"answer_start": [
140,
140
],
"text": [
"৩টি",
"৩টি"
]
} |
bn_wiki_2898_02 | বাংলাদেশের ইউনিয়ন | ১৯৫৭ সালে পূর্ব পাকিস্তান আইন নং ৩৫, ১৯১৯ সালের আইন সংশোধন করে তৈরী হয়েছে। প্রকাশ্যে ভোটদান বাতিল করে গোপন ব্যালটে ভোট চালু হয়। ইউনিয়নকে ৩টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়। এই আইনে সর্বপ্রথম নারীদের ভোটাধিকার দেয়া হয়। ১৯৫৯ সালের ২৭শে অক্টোবর ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান মৌলিক গণতন্ত্র চালু করে। ইউনিয়ন বোর্ডের নাম পরিবর্তন করে নাম রাখেন ইউনিয়ন কাউন্সিল। উক্ত ইউনিয়ন কাউন্সিলের কার্যকাল ছিল ৫ বছর। ভাইস চেয়ারম্যান পদ ১৯৬৫ সালে বাতিল করা হয়। ১৯৭১ সালে ইউনিয়ন কাউন্সিলের নাম পরিবর্তন করে নাম রাখা হয় ত্রাণ কমিটি। ১৯৭২ সালের ১লা জানুয়ারি ইউনিয়ন কাউন্সিল ও ত্রাণ কমিটি ভেঙ্গে ইউনিয়ন পঞ্চায়েত নামকরণ করা হয়। ১৯৭২ সালের ১৪ ডিসেম্বর নতুন সংবিধান প্রণীত হয়। ১৯৭৩ সালের ৩০শে জুন জাতীয় সংসদ কর্তৃক বিধি প্রণীত হয়। ইউনিয়ন পঞ্চায়েত-এর নাম পরিবর্তন করে নাম রাখা হয় ইউনিয়ন পরিষদ। জিয়ার সামরিক শাসনামলে ১৯৭৬ সালের ২০শে নভেম্বর স্থানীয় স্বায়ত্ত শাসন অধ্যাদেশ জারি করা হয়। ইউনিয়ন পরিষদের নাম ঠিক রেখেই সব সরকার কাজ চালিয়ে যান। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে ৩টি ওয়ার্ডের পরিবর্তে ৯টি ওয়ার্ড সৃষ্টি করেন এবং ৩ জন মহিলা সদস্যকে সরাসরি নির্বাচনে অংশগ্রহণের ব্যবস্থা করা হয়।
প্রতিটি ইউনিয়নভূক্ত গ্রামগুলোকে জনসংখ্যার ভিত্তিতে ৯টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করে প্রত্যিটি ওয়ার্ড থেকে ১ জন করে সাধারণ সদস্য এবং প্রতি তিনটি ওয়ার্ড হতে ১ জন সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য সংশ্লিষ্ট এলাকার জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন। এছাড়াও পুরো ইউনিয়ন হতে একজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়। ফলে, ১ জন চেয়ারম্যান ও ১২ জন সদস্য নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ গঠিত হয়। এছাড়াও পরিষদের কার্যক্রমে সহায়তা করার জন্য রয়েছে একজন সচিব, ০১ জন হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর এবং কয়েকজন আনসার প্রভৃতি। | মৌলিক গণতন্ত্র কে চালু করে? | {
"answer_start": [
240,
240
],
"text": [
"ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান",
"ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান"
]
} |
bn_wiki_2898_03 | বাংলাদেশের ইউনিয়ন | ১৯৫৭ সালে পূর্ব পাকিস্তান আইন নং ৩৫, ১৯১৯ সালের আইন সংশোধন করে তৈরী হয়েছে। প্রকাশ্যে ভোটদান বাতিল করে গোপন ব্যালটে ভোট চালু হয়। ইউনিয়নকে ৩টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়। এই আইনে সর্বপ্রথম নারীদের ভোটাধিকার দেয়া হয়। ১৯৫৯ সালের ২৭শে অক্টোবর ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান মৌলিক গণতন্ত্র চালু করে। ইউনিয়ন বোর্ডের নাম পরিবর্তন করে নাম রাখেন ইউনিয়ন কাউন্সিল। উক্ত ইউনিয়ন কাউন্সিলের কার্যকাল ছিল ৫ বছর। ভাইস চেয়ারম্যান পদ ১৯৬৫ সালে বাতিল করা হয়। ১৯৭১ সালে ইউনিয়ন কাউন্সিলের নাম পরিবর্তন করে নাম রাখা হয় ত্রাণ কমিটি। ১৯৭২ সালের ১লা জানুয়ারি ইউনিয়ন কাউন্সিল ও ত্রাণ কমিটি ভেঙ্গে ইউনিয়ন পঞ্চায়েত নামকরণ করা হয়। ১৯৭২ সালের ১৪ ডিসেম্বর নতুন সংবিধান প্রণীত হয়। ১৯৭৩ সালের ৩০শে জুন জাতীয় সংসদ কর্তৃক বিধি প্রণীত হয়। ইউনিয়ন পঞ্চায়েত-এর নাম পরিবর্তন করে নাম রাখা হয় ইউনিয়ন পরিষদ। জিয়ার সামরিক শাসনামলে ১৯৭৬ সালের ২০শে নভেম্বর স্থানীয় স্বায়ত্ত শাসন অধ্যাদেশ জারি করা হয়। ইউনিয়ন পরিষদের নাম ঠিক রেখেই সব সরকার কাজ চালিয়ে যান। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে ৩টি ওয়ার্ডের পরিবর্তে ৯টি ওয়ার্ড সৃষ্টি করেন এবং ৩ জন মহিলা সদস্যকে সরাসরি নির্বাচনে অংশগ্রহণের ব্যবস্থা করা হয়।
প্রতিটি ইউনিয়নভূক্ত গ্রামগুলোকে জনসংখ্যার ভিত্তিতে ৯টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করে প্রত্যিটি ওয়ার্ড থেকে ১ জন করে সাধারণ সদস্য এবং প্রতি তিনটি ওয়ার্ড হতে ১ জন সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য সংশ্লিষ্ট এলাকার জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন। এছাড়াও পুরো ইউনিয়ন হতে একজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়। ফলে, ১ জন চেয়ারম্যান ও ১২ জন সদস্য নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ গঠিত হয়। এছাড়াও পরিষদের কার্যক্রমে সহায়তা করার জন্য রয়েছে একজন সচিব, ০১ জন হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর এবং কয়েকজন আনসার প্রভৃতি। | ১৯৭১ সালে ইউনিয়ন কাউন্সিলের নাম পরিবর্তন করে কী রাখা হয়? | {
"answer_start": [
499,
499
],
"text": [
"ত্রাণ কমিটি",
"ত্রাণ কমিটি"
]
} |
bn_wiki_2898_04 | বাংলাদেশের ইউনিয়ন | ১৯৫৭ সালে পূর্ব পাকিস্তান আইন নং ৩৫, ১৯১৯ সালের আইন সংশোধন করে তৈরী হয়েছে। প্রকাশ্যে ভোটদান বাতিল করে গোপন ব্যালটে ভোট চালু হয়। ইউনিয়নকে ৩টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়। এই আইনে সর্বপ্রথম নারীদের ভোটাধিকার দেয়া হয়। ১৯৫৯ সালের ২৭শে অক্টোবর ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান মৌলিক গণতন্ত্র চালু করে। ইউনিয়ন বোর্ডের নাম পরিবর্তন করে নাম রাখেন ইউনিয়ন কাউন্সিল। উক্ত ইউনিয়ন কাউন্সিলের কার্যকাল ছিল ৫ বছর। ভাইস চেয়ারম্যান পদ ১৯৬৫ সালে বাতিল করা হয়। ১৯৭১ সালে ইউনিয়ন কাউন্সিলের নাম পরিবর্তন করে নাম রাখা হয় ত্রাণ কমিটি। ১৯৭২ সালের ১লা জানুয়ারি ইউনিয়ন কাউন্সিল ও ত্রাণ কমিটি ভেঙ্গে ইউনিয়ন পঞ্চায়েত নামকরণ করা হয়। ১৯৭২ সালের ১৪ ডিসেম্বর নতুন সংবিধান প্রণীত হয়। ১৯৭৩ সালের ৩০শে জুন জাতীয় সংসদ কর্তৃক বিধি প্রণীত হয়। ইউনিয়ন পঞ্চায়েত-এর নাম পরিবর্তন করে নাম রাখা হয় ইউনিয়ন পরিষদ। জিয়ার সামরিক শাসনামলে ১৯৭৬ সালের ২০শে নভেম্বর স্থানীয় স্বায়ত্ত শাসন অধ্যাদেশ জারি করা হয়। ইউনিয়ন পরিষদের নাম ঠিক রেখেই সব সরকার কাজ চালিয়ে যান। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে ৩টি ওয়ার্ডের পরিবর্তে ৯টি ওয়ার্ড সৃষ্টি করেন এবং ৩ জন মহিলা সদস্যকে সরাসরি নির্বাচনে অংশগ্রহণের ব্যবস্থা করা হয়।
প্রতিটি ইউনিয়নভূক্ত গ্রামগুলোকে জনসংখ্যার ভিত্তিতে ৯টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করে প্রত্যিটি ওয়ার্ড থেকে ১ জন করে সাধারণ সদস্য এবং প্রতি তিনটি ওয়ার্ড হতে ১ জন সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য সংশ্লিষ্ট এলাকার জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন। এছাড়াও পুরো ইউনিয়ন হতে একজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়। ফলে, ১ জন চেয়ারম্যান ও ১২ জন সদস্য নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ গঠিত হয়। এছাড়াও পরিষদের কার্যক্রমে সহায়তা করার জন্য রয়েছে একজন সচিব, ০১ জন হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর এবং কয়েকজন আনসার প্রভৃতি। | নতুন সংবিধান কবে প্রণীত হয়? | {
"answer_start": [
609,
609
],
"text": [
"১৯৭২ সালের ১৪ ডিসেম্বর",
"১৯৭২ সালের ১৪ ডিসেম্বর "
]
} |
bn_wiki_2898_05 | বাংলাদেশের ইউনিয়ন | ১৯৫৭ সালে পূর্ব পাকিস্তান আইন নং ৩৫, ১৯১৯ সালের আইন সংশোধন করে তৈরী হয়েছে। প্রকাশ্যে ভোটদান বাতিল করে গোপন ব্যালটে ভোট চালু হয়। ইউনিয়নকে ৩টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়। এই আইনে সর্বপ্রথম নারীদের ভোটাধিকার দেয়া হয়। ১৯৫৯ সালের ২৭শে অক্টোবর ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান মৌলিক গণতন্ত্র চালু করে। ইউনিয়ন বোর্ডের নাম পরিবর্তন করে নাম রাখেন ইউনিয়ন কাউন্সিল। উক্ত ইউনিয়ন কাউন্সিলের কার্যকাল ছিল ৫ বছর। ভাইস চেয়ারম্যান পদ ১৯৬৫ সালে বাতিল করা হয়। ১৯৭১ সালে ইউনিয়ন কাউন্সিলের নাম পরিবর্তন করে নাম রাখা হয় ত্রাণ কমিটি। ১৯৭২ সালের ১লা জানুয়ারি ইউনিয়ন কাউন্সিল ও ত্রাণ কমিটি ভেঙ্গে ইউনিয়ন পঞ্চায়েত নামকরণ করা হয়। ১৯৭২ সালের ১৪ ডিসেম্বর নতুন সংবিধান প্রণীত হয়। ১৯৭৩ সালের ৩০শে জুন জাতীয় সংসদ কর্তৃক বিধি প্রণীত হয়। ইউনিয়ন পঞ্চায়েত-এর নাম পরিবর্তন করে নাম রাখা হয় ইউনিয়ন পরিষদ। জিয়ার সামরিক শাসনামলে ১৯৭৬ সালের ২০শে নভেম্বর স্থানীয় স্বায়ত্ত শাসন অধ্যাদেশ জারি করা হয়। ইউনিয়ন পরিষদের নাম ঠিক রেখেই সব সরকার কাজ চালিয়ে যান। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে ৩টি ওয়ার্ডের পরিবর্তে ৯টি ওয়ার্ড সৃষ্টি করেন এবং ৩ জন মহিলা সদস্যকে সরাসরি নির্বাচনে অংশগ্রহণের ব্যবস্থা করা হয়।
প্রতিটি ইউনিয়নভূক্ত গ্রামগুলোকে জনসংখ্যার ভিত্তিতে ৯টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করে প্রত্যিটি ওয়ার্ড থেকে ১ জন করে সাধারণ সদস্য এবং প্রতি তিনটি ওয়ার্ড হতে ১ জন সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য সংশ্লিষ্ট এলাকার জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন। এছাড়াও পুরো ইউনিয়ন হতে একজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়। ফলে, ১ জন চেয়ারম্যান ও ১২ জন সদস্য নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ গঠিত হয়। এছাড়াও পরিষদের কার্যক্রমে সহায়তা করার জন্য রয়েছে একজন সচিব, ০১ জন হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর এবং কয়েকজন আনসার প্রভৃতি। | সংবিধান প্রণয়ন কমিটিতে কত জন সদস্য ছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1680_03 | মুক্ত উপাদান | ফ্রি এবং ওপেন সোর্স সফ্টওয়্যার, যা প্রায়শই উন্মুক্ত উৎসের সফ্টওয়্যার এবং মুক্ত সফটওয়্যার হিসাবেও পরিচিত, এটি একটি পরিপক্ব প্রযুক্তি যা শেষ ব্যবহারকারী এবং প্রযুক্তিগত ভোক্তাদের উভয়ই পরিষেবা এবং প্রযুক্তি সরবরাহ করতে ফ্রি সফটওয়্যার ব্যবহার করে বড় সংস্থাগুলির সাথে একটি পরিপক্ব প্রযুক্তি। প্রচারের স্বাচ্ছন্দ্যতা বর্ধিত মডুলারিটির অনুমতি দিয়েছে, যা ছোট গ্রুপগুলিকে প্রকল্পগুলিতে অবদান রাখার পাশাপাশি সহযোগিতা সহজ করার অনুমতি দেয়। ওপেন সোর্স ডেভলপমেন্ট মডেলগুলিকে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে সমান পিয়ার-স্বীকৃতি এবং সহযোগী বেনিফিট ইনসেন্টিভগুলি যা বৈজ্ঞানিক গবেষণার মতো আরও ধ্রুপদী ক্ষেত্র দ্বারা টাইপ করা হয়েছে, এই উৎসাহী মডেলটির ফলে উৎপাদন ব্যয় হ্রাস হওয়ার ফলে সামাজিক কাঠামো রয়েছে। পিয়ার-টু পিয়ার বিতরণ পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করে একটি সফ্টওয়্যার উপাদানে পর্যাপ্ত আগ্রহ দেওয়া হয়েছে, যাতে সফ্টওয়্যারটির বিতরণ ব্যয় হ্রাস হতে পারে, বিকাশকারীদের থেকে অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণের বোঝা অপসারণ করে। যেহেতু বিতরণ সংস্থানগুলি একই সাথে গ্রাহকরা সরবরাহ করেন, এই সফ্টওয়্যার বিতরণ মডেলগুলি স্কেলযোগ্য, এটি হ'ল ভোক্তার সংখ্যা নির্বিশেষে পদ্ধতিটি সম্ভব। কিছু ক্ষেত্রে, নিখরচায় সফ্টওয়্যার বিক্রেতারা প্রচারের পদ্ধতি হিসাবে পিয়ার-টু-পিয়ার প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারেন। সাধারণভাবে, প্রকল্প হোস্টিং এবং কোড বিতরণ বেশিরভাগ বিনামূল্যেল প্রকল্পের জন্য সমস্যা নয় কারণ বেশ কয়েকটি সরবরাহকারী তাদের এই পরিষেবাগুলি বিনামূল্যে সরবরাহ করে। | ওপেন সোর্স সফ্টওয়্যার প্রথম কবে যাত্রা শুরু করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2525_01 | নারী ক্ষমতায়ন | নারী ক্ষমতায়ন, লিঙ্গ ক্ষমতায়ন পরিমাপের (জি.ই.এম) মাধ্যমে পরিমাপ করা যায়, যা রাজনৈতিক তথা অর্থনৈতিক উভয় ক্ষেত্রে একটি প্রদত্ত জাতিতে নারীর অংশগ্রহণ করায়। জি.ই.এম. গণনা করে "সংসদে নারীদের অধীনে আসনগুলির অংশীদার; মহিলা বিধায়ক, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তথা পরিচালকদের; এবং মহিলা পেশা এবং প্রযুক্তিগত কর্মীদের; এবং উপার্জিত আয়ের ক্ষেত্রে লিঙ্গ বৈষম্য" অর্থনৈতিক স্বাতন্ত্রের প্রতিচ্ছবি প্রকাশ করে "। এটি তখন এই তথ্য প্রদত্ত দেশগুলির তালিকা করে। নারীদের অংশগ্রহণ এবং সাম্যের গুরুত্ব বিবেচনায় নেওয়া ভিন্ন পদক্ষেপগুলির মধ্যে আ সে: জেন্ডার প্যারিটি ইনডেক্স বা জেন্ডার সম্পর্কিত উন্নয়ন সূচক (জি.ডি.আই)।
জি.ই.এম.-র কিছু সমালোচনা হল এটি লিঙ্গ, ধর্ম, সাংস্কৃতিক প্রসঙ্গ, আইনি প্রসঙ্গ এবং নারীদের অধিকার লঙ্ঘন ব্যতিরেকে সমাজ সম্পর্কিত বিষয়গুলির সাথে সম্পর্কিত হয় না। লিঙ্গ ক্ষমতায়নের পরিমাপ নারীদের ক্ষমতায়নের পরিমাপের জন্য একটি ধারাবাহিক মানসম্মত পদ্ধতির চেষ্টা করে; এটি করার ফলে, এটি সমালোচিত হচ্ছে যে ঐতিহাসিক কারণগুলি, নারী স্বায়ত্তশাসন, লিঙ্গ বিচ্ছিন্নকরণ এবং নারীদের ভোটাধিকারের ক্ষেত্রে জি.ই.এম. কোনো পার্থক্য বিবেচনা করে না।
লিঙ্গ-সম্পর্কিত উন্নয়ন সূচক (জি.ডি.আই) এমন একটি উপায় যেটির মাধ্যমে রাষ্ট্রসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউ.এন.ডি.পি.) কোনো একটি দেশের লিঙ্গদাতাদের মধ্যে বৈষম্য পরিমাপ করে। এই পরিমাপের কিছু সমালোচনা হল, যেহেতু জি.ডি.আই. গণনাসমূহ কেবল একটি জনসংখ্যার পুরুষ এবং মহিলাদের মধ্যে প্রাপ্তির বিভাজনের উপরে নির্ভর করে, জি.ডি.আই. লিঙ্গ বৈষম্য পরিমাপ করে না; বরং এটি আয়, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যের উপরে নির্ভুল স্তর পরিমাপ করে।
নারী ক্ষমতায়নের মূল্যায়ন করার বেশি গুণগত ফর্ম হল কর্মের সীমাবদ্ধতাসমূহ চিহ্নিত করা। এটি জেন্ডারদের মধ্যে পাওয়ার সম্পর্কর শনাক্তকরণের অনুমতি দেয়। যেহেতু এটি একটি অংশগ্রহণমূলক প্রক্রিয়া, সেজন্য এটি লিঙ্গ বৈষম্যের বিষয়ে কথোপকথনকে সহজ করে তোলে। পরবর্তী সময়ে নারীদের প্রতিবন্ধকতাগুলির সাথে তুলনা করলে যে কোনো পরিবর্তন বা প্রসারকে আধিক ভালভাবে চিহ্নিত করা যায়। নারী সংস্থার উন্নতির মূল্যায়ন গৃহীত পদক্ষেপের মূল্যায়নের অনুমতি দেয়। এই মূল্যায়নগুলি নিশ্চিতভাবে বাহ্যিক গোষ্ঠী হয় না, বরং নারীদের দ্বারা গৃহীত পদক্ষেপের ভিত্তিত হওয়া উচিত। বাহ্যিক গোষ্ঠীগুলি নারী ক্ষমতায়নের সুবিধার্থে সহায়তা করতে পারে, কিন্তু তাঁদের এটি প্রদান করতে পারে না। | ২০১৭ সালে বিশ্বব্যাপী সংসদে নারীদের অংশগ্রহণ ছিল কতো শতাংশ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2525_02 | নারী ক্ষমতায়ন | নারী ক্ষমতায়ন, লিঙ্গ ক্ষমতায়ন পরিমাপের (জি.ই.এম) মাধ্যমে পরিমাপ করা যায়, যা রাজনৈতিক তথা অর্থনৈতিক উভয় ক্ষেত্রে একটি প্রদত্ত জাতিতে নারীর অংশগ্রহণ করায়। জি.ই.এম. গণনা করে "সংসদে নারীদের অধীনে আসনগুলির অংশীদার; মহিলা বিধায়ক, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তথা পরিচালকদের; এবং মহিলা পেশা এবং প্রযুক্তিগত কর্মীদের; এবং উপার্জিত আয়ের ক্ষেত্রে লিঙ্গ বৈষম্য" অর্থনৈতিক স্বাতন্ত্রের প্রতিচ্ছবি প্রকাশ করে "। এটি তখন এই তথ্য প্রদত্ত দেশগুলির তালিকা করে। নারীদের অংশগ্রহণ এবং সাম্যের গুরুত্ব বিবেচনায় নেওয়া ভিন্ন পদক্ষেপগুলির মধ্যে আ সে: জেন্ডার প্যারিটি ইনডেক্স বা জেন্ডার সম্পর্কিত উন্নয়ন সূচক (জি.ডি.আই)।
জি.ই.এম.-র কিছু সমালোচনা হল এটি লিঙ্গ, ধর্ম, সাংস্কৃতিক প্রসঙ্গ, আইনি প্রসঙ্গ এবং নারীদের অধিকার লঙ্ঘন ব্যতিরেকে সমাজ সম্পর্কিত বিষয়গুলির সাথে সম্পর্কিত হয় না। লিঙ্গ ক্ষমতায়নের পরিমাপ নারীদের ক্ষমতায়নের পরিমাপের জন্য একটি ধারাবাহিক মানসম্মত পদ্ধতির চেষ্টা করে; এটি করার ফলে, এটি সমালোচিত হচ্ছে যে ঐতিহাসিক কারণগুলি, নারী স্বায়ত্তশাসন, লিঙ্গ বিচ্ছিন্নকরণ এবং নারীদের ভোটাধিকারের ক্ষেত্রে জি.ই.এম. কোনো পার্থক্য বিবেচনা করে না।
লিঙ্গ-সম্পর্কিত উন্নয়ন সূচক (জি.ডি.আই) এমন একটি উপায় যেটির মাধ্যমে রাষ্ট্রসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউ.এন.ডি.পি.) কোনো একটি দেশের লিঙ্গদাতাদের মধ্যে বৈষম্য পরিমাপ করে। এই পরিমাপের কিছু সমালোচনা হল, যেহেতু জি.ডি.আই. গণনাসমূহ কেবল একটি জনসংখ্যার পুরুষ এবং মহিলাদের মধ্যে প্রাপ্তির বিভাজনের উপরে নির্ভর করে, জি.ডি.আই. লিঙ্গ বৈষম্য পরিমাপ করে না; বরং এটি আয়, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যের উপরে নির্ভুল স্তর পরিমাপ করে।
নারী ক্ষমতায়নের মূল্যায়ন করার বেশি গুণগত ফর্ম হল কর্মের সীমাবদ্ধতাসমূহ চিহ্নিত করা। এটি জেন্ডারদের মধ্যে পাওয়ার সম্পর্কর শনাক্তকরণের অনুমতি দেয়। যেহেতু এটি একটি অংশগ্রহণমূলক প্রক্রিয়া, সেজন্য এটি লিঙ্গ বৈষম্যের বিষয়ে কথোপকথনকে সহজ করে তোলে। পরবর্তী সময়ে নারীদের প্রতিবন্ধকতাগুলির সাথে তুলনা করলে যে কোনো পরিবর্তন বা প্রসারকে আধিক ভালভাবে চিহ্নিত করা যায়। নারী সংস্থার উন্নতির মূল্যায়ন গৃহীত পদক্ষেপের মূল্যায়নের অনুমতি দেয়। এই মূল্যায়নগুলি নিশ্চিতভাবে বাহ্যিক গোষ্ঠী হয় না, বরং নারীদের দ্বারা গৃহীত পদক্ষেপের ভিত্তিত হওয়া উচিত। বাহ্যিক গোষ্ঠীগুলি নারী ক্ষমতায়নের সুবিধার্থে সহায়তা করতে পারে, কিন্তু তাঁদের এটি প্রদান করতে পারে না। | নারীর ক্ষমতায়ন পরিমাপ করা যায় কীসের মাধ্যমে? | {
"answer_start": [
16,
16
],
"text": [
"লিঙ্গ ক্ষমতায়ন পরিমাপের (জি.ই.এম) মাধ্যমে",
"লিঙ্গ ক্ষমতায়ন পরিমাপের (জি.ই.এম) মাধ্যমে"
]
} |
bn_wiki_2525_03 | নারী ক্ষমতায়ন | নারী ক্ষমতায়ন, লিঙ্গ ক্ষমতায়ন পরিমাপের (জি.ই.এম) মাধ্যমে পরিমাপ করা যায়, যা রাজনৈতিক তথা অর্থনৈতিক উভয় ক্ষেত্রে একটি প্রদত্ত জাতিতে নারীর অংশগ্রহণ করায়। জি.ই.এম. গণনা করে "সংসদে নারীদের অধীনে আসনগুলির অংশীদার; মহিলা বিধায়ক, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তথা পরিচালকদের; এবং মহিলা পেশা এবং প্রযুক্তিগত কর্মীদের; এবং উপার্জিত আয়ের ক্ষেত্রে লিঙ্গ বৈষম্য" অর্থনৈতিক স্বাতন্ত্রের প্রতিচ্ছবি প্রকাশ করে "। এটি তখন এই তথ্য প্রদত্ত দেশগুলির তালিকা করে। নারীদের অংশগ্রহণ এবং সাম্যের গুরুত্ব বিবেচনায় নেওয়া ভিন্ন পদক্ষেপগুলির মধ্যে আ সে: জেন্ডার প্যারিটি ইনডেক্স বা জেন্ডার সম্পর্কিত উন্নয়ন সূচক (জি.ডি.আই)।
জি.ই.এম.-র কিছু সমালোচনা হল এটি লিঙ্গ, ধর্ম, সাংস্কৃতিক প্রসঙ্গ, আইনি প্রসঙ্গ এবং নারীদের অধিকার লঙ্ঘন ব্যতিরেকে সমাজ সম্পর্কিত বিষয়গুলির সাথে সম্পর্কিত হয় না। লিঙ্গ ক্ষমতায়নের পরিমাপ নারীদের ক্ষমতায়নের পরিমাপের জন্য একটি ধারাবাহিক মানসম্মত পদ্ধতির চেষ্টা করে; এটি করার ফলে, এটি সমালোচিত হচ্ছে যে ঐতিহাসিক কারণগুলি, নারী স্বায়ত্তশাসন, লিঙ্গ বিচ্ছিন্নকরণ এবং নারীদের ভোটাধিকারের ক্ষেত্রে জি.ই.এম. কোনো পার্থক্য বিবেচনা করে না।
লিঙ্গ-সম্পর্কিত উন্নয়ন সূচক (জি.ডি.আই) এমন একটি উপায় যেটির মাধ্যমে রাষ্ট্রসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউ.এন.ডি.পি.) কোনো একটি দেশের লিঙ্গদাতাদের মধ্যে বৈষম্য পরিমাপ করে। এই পরিমাপের কিছু সমালোচনা হল, যেহেতু জি.ডি.আই. গণনাসমূহ কেবল একটি জনসংখ্যার পুরুষ এবং মহিলাদের মধ্যে প্রাপ্তির বিভাজনের উপরে নির্ভর করে, জি.ডি.আই. লিঙ্গ বৈষম্য পরিমাপ করে না; বরং এটি আয়, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যের উপরে নির্ভুল স্তর পরিমাপ করে।
নারী ক্ষমতায়নের মূল্যায়ন করার বেশি গুণগত ফর্ম হল কর্মের সীমাবদ্ধতাসমূহ চিহ্নিত করা। এটি জেন্ডারদের মধ্যে পাওয়ার সম্পর্কর শনাক্তকরণের অনুমতি দেয়। যেহেতু এটি একটি অংশগ্রহণমূলক প্রক্রিয়া, সেজন্য এটি লিঙ্গ বৈষম্যের বিষয়ে কথোপকথনকে সহজ করে তোলে। পরবর্তী সময়ে নারীদের প্রতিবন্ধকতাগুলির সাথে তুলনা করলে যে কোনো পরিবর্তন বা প্রসারকে আধিক ভালভাবে চিহ্নিত করা যায়। নারী সংস্থার উন্নতির মূল্যায়ন গৃহীত পদক্ষেপের মূল্যায়নের অনুমতি দেয়। এই মূল্যায়নগুলি নিশ্চিতভাবে বাহ্যিক গোষ্ঠী হয় না, বরং নারীদের দ্বারা গৃহীত পদক্ষেপের ভিত্তিত হওয়া উচিত। বাহ্যিক গোষ্ঠীগুলি নারী ক্ষমতায়নের সুবিধার্থে সহায়তা করতে পারে, কিন্তু তাঁদের এটি প্রদান করতে পারে না। | জি ডি আই কী? | {
"answer_start": [
526,
526
],
"text": [
"জেন্ডার প্যারিটি ইনডেক্স বা জেন্ডার সম্পর্কিত উন্নয়ন সূচক",
"জেন্ডার প্যারিটি ইনডেক্স বা জেন্ডার সম্পর্কিত উন্নয়ন সূচক"
]
} |
bn_wiki_1092_02 | জেমস মীড | মীড বড় হয়েছেন দক্ষিণ-পশ্চিম ইংল্যান্ডের সমারসেট এলাকার বাথ শহরে। তিনি বার্কশায়ারে অবস্থিত ল্যাম্ব্রুক বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন যেখানে তার পড়াশোনা ছিল গ্রীক ও ল্যাটিন ভাষায় সীমাবদ্ধ। অক্সফোর্ডে অবস্থিত ওরিয়েল কলেজে থাকাকালীন মীড তার দ্বিতিয় বর্ষের শেষ দিকে গ্রেটস থেকে দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতিতে বিষয় পরিবর্তন করেন। তখনকার সময়ে এগুলো বিষয় হিসেবে বেশ নতুন ছিল এবং যা ১৯২১ সালেই প্রথম শুরু হয়েছিল। অর্থনীতিতে মীডের আগ্রহ বিভিন্ন কারণে বৃদ্ধি পায়। তিনি আন্তর্যুদ্ধকালীন সময়ে যুক্তরাজ্যের ভারি মাত্রার বেকারত্বকে অভিশাপ ও অশুভ সামাজিক ক্ষতি মনে করতেন। তার চাচীর মাধ্যমে পরিচিত মেজর সি এইচ ডগলাস তাকে এই সমস্যার চিন্তা হতে উত্তরণের একটি উপায় দেখিয়ে দেন। ১৯৩০ সালে অক্সফোর্ডের হার্টফোর্ড কলেজে মীড ফেলোশিপ নির্বাচিত হন। সেখানে একজন পোস্ট গ্রাজুয়েট ছাত্র হিসেবে অর্থনীতি বিষয়ে অধ্যয়ন অব্যাহত রাখাকেই বেছে নেন তিনি। ১৯৩০-৩১ সালের দিকে মীড কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে যোগদান করতে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন ডেনিস রবার্টসনের মাধ্যমে যিনিও মীডের সেই মহান চাচীর মাধ্যমে তার সাথে পরিচিত হয়েছিলেন। কেমব্রিজ থাকাকালীন মীড রিচার্ড কাহন ,পিয়েরো স্রাফফা,জোয়ান রবিনসন এবং আস্টিন রবিনসনের সাথে বন্ধুত্বে জড়িয়েছিলেন। তারা অর্থনৈতিক আলোচনার জন্য কেমব্রিজ সার্কাস নামক একটি সংগঠন গড়ে তোলেন। তারা সম্মিলিতভাবে অ্যা ট্রিটিস অন মানি নামে পরিচিত কেইনসের একটি কাজের ওপর আলোচনা শুরু করেন। প্রতি সপ্তাহে কেইনস সেখানে আগমন করতেন এবং তাদের সংগঠনের আলোচনা শুনে মুগ্ধ হতেন যেটি কাহনের দ্বারা আয়োজিত হত। তারা অবশ্য কেইনসের সাথে তত্ত্বসমূহও আলোচনা করতেন যখন তারা সোমবারের সন্ধ্যায় কিংস কলেজের মধ্যে কেইনসের গৃহের ভেতরে অবস্থিত রাজনৈতিক অর্থনীতি সংঘে মিলিত হতেন। | মীড এর মতে আন্তর্যুদ্ধকালীন সময়ে কোন জিনিসটি অভিশাপ ও অশুভ সামাজিক ক্ষতি ছিল? | {
"answer_start": [
501,
501
],
"text": [
"ভারি মাত্রার বেকারত্বকে",
"ভারি মাত্রার বেকারত্বকে"
]
} |
bn_wiki_1092_03 | জেমস মীড | মীড বড় হয়েছেন দক্ষিণ-পশ্চিম ইংল্যান্ডের সমারসেট এলাকার বাথ শহরে। তিনি বার্কশায়ারে অবস্থিত ল্যাম্ব্রুক বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন যেখানে তার পড়াশোনা ছিল গ্রীক ও ল্যাটিন ভাষায় সীমাবদ্ধ। অক্সফোর্ডে অবস্থিত ওরিয়েল কলেজে থাকাকালীন মীড তার দ্বিতিয় বর্ষের শেষ দিকে গ্রেটস থেকে দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতিতে বিষয় পরিবর্তন করেন। তখনকার সময়ে এগুলো বিষয় হিসেবে বেশ নতুন ছিল এবং যা ১৯২১ সালেই প্রথম শুরু হয়েছিল। অর্থনীতিতে মীডের আগ্রহ বিভিন্ন কারণে বৃদ্ধি পায়। তিনি আন্তর্যুদ্ধকালীন সময়ে যুক্তরাজ্যের ভারি মাত্রার বেকারত্বকে অভিশাপ ও অশুভ সামাজিক ক্ষতি মনে করতেন। তার চাচীর মাধ্যমে পরিচিত মেজর সি এইচ ডগলাস তাকে এই সমস্যার চিন্তা হতে উত্তরণের একটি উপায় দেখিয়ে দেন। ১৯৩০ সালে অক্সফোর্ডের হার্টফোর্ড কলেজে মীড ফেলোশিপ নির্বাচিত হন। সেখানে একজন পোস্ট গ্রাজুয়েট ছাত্র হিসেবে অর্থনীতি বিষয়ে অধ্যয়ন অব্যাহত রাখাকেই বেছে নেন তিনি। ১৯৩০-৩১ সালের দিকে মীড কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে যোগদান করতে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন ডেনিস রবার্টসনের মাধ্যমে যিনিও মীডের সেই মহান চাচীর মাধ্যমে তার সাথে পরিচিত হয়েছিলেন। কেমব্রিজ থাকাকালীন মীড রিচার্ড কাহন ,পিয়েরো স্রাফফা,জোয়ান রবিনসন এবং আস্টিন রবিনসনের সাথে বন্ধুত্বে জড়িয়েছিলেন। তারা অর্থনৈতিক আলোচনার জন্য কেমব্রিজ সার্কাস নামক একটি সংগঠন গড়ে তোলেন। তারা সম্মিলিতভাবে অ্যা ট্রিটিস অন মানি নামে পরিচিত কেইনসের একটি কাজের ওপর আলোচনা শুরু করেন। প্রতি সপ্তাহে কেইনস সেখানে আগমন করতেন এবং তাদের সংগঠনের আলোচনা শুনে মুগ্ধ হতেন যেটি কাহনের দ্বারা আয়োজিত হত। তারা অবশ্য কেইনসের সাথে তত্ত্বসমূহও আলোচনা করতেন যখন তারা সোমবারের সন্ধ্যায় কিংস কলেজের মধ্যে কেইনসের গৃহের ভেতরে অবস্থিত রাজনৈতিক অর্থনীতি সংঘে মিলিত হতেন। | মেজর সি এইচ ডগলাস এর শাহতে মীড কার মাধ্যমে পরিচিত হন? | {
"answer_start": [
568,
568
],
"text": [
"চাচীর",
"চাচীর "
]
} |
bn_wiki_2779_04 | শেখ মুজিবুর রহমান | জনসংখ্যায় সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং পাকিস্তানের মোট রপ্তানি আয়ের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ (যেমন পাট) পূর্ব পাকিস্তান থেকে হবার পরও এতদাঞ্চলের জনগণের প্রতি সর্বস্তরে বৈষম্য করা হতো। এছাড়াও পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের রাজনৈতিক ক্ষমতা ও অর্থনৈতিক সুবিধা আনুপাতিক হারে ছিল না। পূর্ব পাকিস্তানের আঞ্চলিকভিত্তিতে ক্রমাগত বৈষম্যের শিকার হওয়ায় বিরূপ প্রভাব পড়তে শুরু করে ও প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়। এর ফলে, অর্থনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী এবং পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতিবিদরা বৈষম্য সম্পর্কে আপত্তি জানাতে শুরু করেন। বৈষম্য নিরসনে শেখ মুজিব ছয়টি দাবি উত্থাপন করেন, যা ছয় দফা দাবি হিসেবে পরিচিত। বাঙালির বহু আকাঙ্ক্ষিত এই দাবি পরবর্তীকালে বাঙালির “প্রাণের দাবি” ও “বাঁচা মরার দাবি” হিসেবে পরিচিতি পায়। ১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে বিরোধী দলসমূহের একটি জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনেই শেখ মুজিব তার ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবি পেশ করেন, যা ছিল কার্যত পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসনের পরিপূর্ণ রূপরেখা। শেখ মুজিব এই দাবিকে “আমাদের বাঁচার দাবী” শিরোনামে প্রচার করেছিলেন। এই দাবির মূল বিষয় ছিল–একটি দুর্বল কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে পরিচালিত পাকিস্তানি ফেডারেশনে পূর্ব পাকিস্তানের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন। এই দাবি সম্মেলনের উদ্যোক্তারা প্রত্যাখান করেন এবং শেখ মুজিবকে বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে চিহ্নিত করেন। এ কারণে তিনি উক্ত সম্মেলন বর্জন করে পূর্ব পাকিস্তানে ফিরে আসেন।১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দের পহেলা মার্চে শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এই নির্বাচনের পর তিনি ছয় দফার পক্ষে সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে দেশব্যাপী প্রচার কার্য পরিচালনা করেন ও প্রায় পুরো দেশই ভ্রমণ করে জনসমর্থন অর্জন করেন। এই ভ্রমণের সময় তিনি সিলেট, ময়মনসিংহ এবং ঢাকায় বেশ কয়েকবার পুলিশের হাতে বন্দি হন। বছরের প্রথম চতুর্থাংশেই তাকে আটবার আটক করা হয়েছিল। ঐ বছরের মে মাসের ৮ তারিখে নারায়ণগঞ্জে পাট কারখানার শ্রমিকদের শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণের জন্য তাকে আবার গ্রেফতার করা হয়। তার মুক্তির দাবিতে ৭ই জুন দেশব্যাপী ধর্মঘট পালিত হয়। পুলিশ এই ধর্মঘট চলাকালে গুলিবর্ষণ করায় ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জে আনুমানিক তিনজনের মৃত্যু হয়। | ১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দের ৫ ফেব্রুয়ারি কোথায় বিরোধী দলসমূহের একটি জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়? | {
"answer_start": [
715,
715
],
"text": [
"লাহোরে",
"লাহোরে"
]
} |
bn_wiki_2779_05 | শেখ মুজিবুর রহমান | জনসংখ্যায় সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং পাকিস্তানের মোট রপ্তানি আয়ের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ (যেমন পাট) পূর্ব পাকিস্তান থেকে হবার পরও এতদাঞ্চলের জনগণের প্রতি সর্বস্তরে বৈষম্য করা হতো। এছাড়াও পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের রাজনৈতিক ক্ষমতা ও অর্থনৈতিক সুবিধা আনুপাতিক হারে ছিল না। পূর্ব পাকিস্তানের আঞ্চলিকভিত্তিতে ক্রমাগত বৈষম্যের শিকার হওয়ায় বিরূপ প্রভাব পড়তে শুরু করে ও প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়। এর ফলে, অর্থনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী এবং পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতিবিদরা বৈষম্য সম্পর্কে আপত্তি জানাতে শুরু করেন। বৈষম্য নিরসনে শেখ মুজিব ছয়টি দাবি উত্থাপন করেন, যা ছয় দফা দাবি হিসেবে পরিচিত। বাঙালির বহু আকাঙ্ক্ষিত এই দাবি পরবর্তীকালে বাঙালির “প্রাণের দাবি” ও “বাঁচা মরার দাবি” হিসেবে পরিচিতি পায়। ১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে বিরোধী দলসমূহের একটি জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনেই শেখ মুজিব তার ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবি পেশ করেন, যা ছিল কার্যত পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসনের পরিপূর্ণ রূপরেখা। শেখ মুজিব এই দাবিকে “আমাদের বাঁচার দাবী” শিরোনামে প্রচার করেছিলেন। এই দাবির মূল বিষয় ছিল–একটি দুর্বল কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে পরিচালিত পাকিস্তানি ফেডারেশনে পূর্ব পাকিস্তানের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন। এই দাবি সম্মেলনের উদ্যোক্তারা প্রত্যাখান করেন এবং শেখ মুজিবকে বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে চিহ্নিত করেন। এ কারণে তিনি উক্ত সম্মেলন বর্জন করে পূর্ব পাকিস্তানে ফিরে আসেন।১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দের পহেলা মার্চে শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এই নির্বাচনের পর তিনি ছয় দফার পক্ষে সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে দেশব্যাপী প্রচার কার্য পরিচালনা করেন ও প্রায় পুরো দেশই ভ্রমণ করে জনসমর্থন অর্জন করেন। এই ভ্রমণের সময় তিনি সিলেট, ময়মনসিংহ এবং ঢাকায় বেশ কয়েকবার পুলিশের হাতে বন্দি হন। বছরের প্রথম চতুর্থাংশেই তাকে আটবার আটক করা হয়েছিল। ঐ বছরের মে মাসের ৮ তারিখে নারায়ণগঞ্জে পাট কারখানার শ্রমিকদের শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণের জন্য তাকে আবার গ্রেফতার করা হয়। তার মুক্তির দাবিতে ৭ই জুন দেশব্যাপী ধর্মঘট পালিত হয়। পুলিশ এই ধর্মঘট চলাকালে গুলিবর্ষণ করায় ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জে আনুমানিক তিনজনের মৃত্যু হয়। | কত সালে লাহোর প্রস্তাব উত্থাপিত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0678_02 | ম্যাকওএস | অ্যাপল কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থিত নয় এমন সিস্টেমগুলিতে ম্যাকওএস-এর নতুন সংস্করণগুলির ইনস্টলেশন সক্ষম করার জন্য এক্সপোস্টফ্যাক্টো এবং ইনস্টলেশন মিডিয়াতে প্রয়োগ করা প্যাচ-গুলির মতো সরঞ্জামগুলি তৃতীয় পক্ষ কর্তৃক তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অনেকগুলি প্রাক-জি৩ পাওয়ার ম্যাকিন্টশ সিস্টেম যা ম্যাক ওএস এক্স ১০.২ জাগুয়ার, টাইগারসহ সমস্ত জি৩-ভিত্তিক ম্যাক পর্যন্ত চালানোর জন্য তৈরি করা যায় এবং সাব-৮৬৭ মেগাহার্টজ জি৪ ম্যাকগুলি ইনস্টলেশন ডিভিডি থেকে সীমাবদ্ধতা অপসারণ করে বা ম্যাকের ওপেন ফার্মওয়্যার ইন্টারফেসে একটি কমান্ড প্রবেশ করিয়ে লেপার্ড ইনস্টলারকে বলতে পারে যে এটির ক্লক রেট ৮৬৭ মেগাহার্টজ বা তার বেশি। গ্রাফিক্স এক্সেলেরেশন বা ডিভিডি লেখার মতো নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যারের প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্যগুলি ছাড়া, অপারেটিং সিস্টেমটি সমস্ত সমর্থিত হার্ডওয়্যারে একই কার্যকারিতা সরবরাহ করে।
যেহেতু বেশিরভাগ ম্যাক হার্ডওয়্যার উপাদান বা এর অনুরূপ উপাদান ইন্টেল স্থানান্তর ক্রয়ের জন্য উপলব্ধ, কিছু প্রযুক্তি-সক্ষম গোষ্ঠী নন-অ্যাপল কম্পিউটারে ম্যাকওএস ইনস্টল করার জন্য সফটওয়্যার বিকাশ করেছে। এগুলিকে হ্যাকিনটোস হিসাবে উল্লেখ করা হয়, যা "হ্যাক" এবং "ম্যাকিন্টশ" শব্দের একটি যুগলবন্দী। এটি অ্যাপলের ইইউএলএ লঙ্ঘন করে (এবং তাই অ্যাপলের প্রযুক্তিগত সহায়তা, ওয়ারেন্টি ইত্যাদি থেকে অসমর্থিত), কিন্তু যে সম্প্রদায়গুলি সেসব ব্যক্তিগত ব্যবহারকারীদের সরবরাহ করে, যারা পুনঃবিক্রয় এবং লাভের জন্য ইনস্টল করে না, সাধারণত সেগুলো অ্যাপল কর্তৃক উপেক্ষিত হয়। এই স্ব-নির্মিত কম্পিউটারগুলি হার্ডওয়্যারের আরও নমনীয়তা এবং কাস্টমাইজেশনের অনুমতি দেয়, তবে এটি ব্যবহারকারীকে তাদের নিজস্ব মেশিনের জন্য আরও বেশি খরচ করার জন্য দায়বদ্ধ করে, যেমন ডেটার অখণ্ডতা বা সুরক্ষার বিষয়ে। সাইস্টার নামক একটি কোম্পানি যেটি নন-অ্যাপল সার্টিফাইড হার্ডওয়্যারে ম্যাকওএস বিক্রি করে লাভের চেষ্টা করেছিল, ২০০৮ সালে অ্যাপল সেটির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। | স্ব-নির্মিত কম্পিউটারগুলি হার্ডওয়্যারের আরও কিসের অনুমতি দেয়? | {
"answer_start": [
1395,
1395
],
"text": [
"নমনীয়তা এবং কাস্টমাইজেশনের",
"নমনীয়তা এবং কাস্টমাইজেশনের"
]
} |
bn_wiki_0678_03 | ম্যাকওএস | অ্যাপল কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থিত নয় এমন সিস্টেমগুলিতে ম্যাকওএস-এর নতুন সংস্করণগুলির ইনস্টলেশন সক্ষম করার জন্য এক্সপোস্টফ্যাক্টো এবং ইনস্টলেশন মিডিয়াতে প্রয়োগ করা প্যাচ-গুলির মতো সরঞ্জামগুলি তৃতীয় পক্ষ কর্তৃক তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অনেকগুলি প্রাক-জি৩ পাওয়ার ম্যাকিন্টশ সিস্টেম যা ম্যাক ওএস এক্স ১০.২ জাগুয়ার, টাইগারসহ সমস্ত জি৩-ভিত্তিক ম্যাক পর্যন্ত চালানোর জন্য তৈরি করা যায় এবং সাব-৮৬৭ মেগাহার্টজ জি৪ ম্যাকগুলি ইনস্টলেশন ডিভিডি থেকে সীমাবদ্ধতা অপসারণ করে বা ম্যাকের ওপেন ফার্মওয়্যার ইন্টারফেসে একটি কমান্ড প্রবেশ করিয়ে লেপার্ড ইনস্টলারকে বলতে পারে যে এটির ক্লক রেট ৮৬৭ মেগাহার্টজ বা তার বেশি। গ্রাফিক্স এক্সেলেরেশন বা ডিভিডি লেখার মতো নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যারের প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্যগুলি ছাড়া, অপারেটিং সিস্টেমটি সমস্ত সমর্থিত হার্ডওয়্যারে একই কার্যকারিতা সরবরাহ করে।
যেহেতু বেশিরভাগ ম্যাক হার্ডওয়্যার উপাদান বা এর অনুরূপ উপাদান ইন্টেল স্থানান্তর ক্রয়ের জন্য উপলব্ধ, কিছু প্রযুক্তি-সক্ষম গোষ্ঠী নন-অ্যাপল কম্পিউটারে ম্যাকওএস ইনস্টল করার জন্য সফটওয়্যার বিকাশ করেছে। এগুলিকে হ্যাকিনটোস হিসাবে উল্লেখ করা হয়, যা "হ্যাক" এবং "ম্যাকিন্টশ" শব্দের একটি যুগলবন্দী। এটি অ্যাপলের ইইউএলএ লঙ্ঘন করে (এবং তাই অ্যাপলের প্রযুক্তিগত সহায়তা, ওয়ারেন্টি ইত্যাদি থেকে অসমর্থিত), কিন্তু যে সম্প্রদায়গুলি সেসব ব্যক্তিগত ব্যবহারকারীদের সরবরাহ করে, যারা পুনঃবিক্রয় এবং লাভের জন্য ইনস্টল করে না, সাধারণত সেগুলো অ্যাপল কর্তৃক উপেক্ষিত হয়। এই স্ব-নির্মিত কম্পিউটারগুলি হার্ডওয়্যারের আরও নমনীয়তা এবং কাস্টমাইজেশনের অনুমতি দেয়, তবে এটি ব্যবহারকারীকে তাদের নিজস্ব মেশিনের জন্য আরও বেশি খরচ করার জন্য দায়বদ্ধ করে, যেমন ডেটার অখণ্ডতা বা সুরক্ষার বিষয়ে। সাইস্টার নামক একটি কোম্পানি যেটি নন-অ্যাপল সার্টিফাইড হার্ডওয়্যারে ম্যাকওএস বিক্রি করে লাভের চেষ্টা করেছিল, ২০০৮ সালে অ্যাপল সেটির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। | এটি কাদেরকে তাদের নিজস্ব মেশিনের জন্য আরও বেশি খরচ করার জন্য দায়বদ্ধ করে? | {
"answer_start": [
1444,
1444
],
"text": [
"ব্যবহারকারীকে",
"ব্যবহারকারীকে"
]
} |
bn_wiki_0678_04 | ম্যাকওএস | অ্যাপল কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থিত নয় এমন সিস্টেমগুলিতে ম্যাকওএস-এর নতুন সংস্করণগুলির ইনস্টলেশন সক্ষম করার জন্য এক্সপোস্টফ্যাক্টো এবং ইনস্টলেশন মিডিয়াতে প্রয়োগ করা প্যাচ-গুলির মতো সরঞ্জামগুলি তৃতীয় পক্ষ কর্তৃক তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অনেকগুলি প্রাক-জি৩ পাওয়ার ম্যাকিন্টশ সিস্টেম যা ম্যাক ওএস এক্স ১০.২ জাগুয়ার, টাইগারসহ সমস্ত জি৩-ভিত্তিক ম্যাক পর্যন্ত চালানোর জন্য তৈরি করা যায় এবং সাব-৮৬৭ মেগাহার্টজ জি৪ ম্যাকগুলি ইনস্টলেশন ডিভিডি থেকে সীমাবদ্ধতা অপসারণ করে বা ম্যাকের ওপেন ফার্মওয়্যার ইন্টারফেসে একটি কমান্ড প্রবেশ করিয়ে লেপার্ড ইনস্টলারকে বলতে পারে যে এটির ক্লক রেট ৮৬৭ মেগাহার্টজ বা তার বেশি। গ্রাফিক্স এক্সেলেরেশন বা ডিভিডি লেখার মতো নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যারের প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্যগুলি ছাড়া, অপারেটিং সিস্টেমটি সমস্ত সমর্থিত হার্ডওয়্যারে একই কার্যকারিতা সরবরাহ করে।
যেহেতু বেশিরভাগ ম্যাক হার্ডওয়্যার উপাদান বা এর অনুরূপ উপাদান ইন্টেল স্থানান্তর ক্রয়ের জন্য উপলব্ধ, কিছু প্রযুক্তি-সক্ষম গোষ্ঠী নন-অ্যাপল কম্পিউটারে ম্যাকওএস ইনস্টল করার জন্য সফটওয়্যার বিকাশ করেছে। এগুলিকে হ্যাকিনটোস হিসাবে উল্লেখ করা হয়, যা "হ্যাক" এবং "ম্যাকিন্টশ" শব্দের একটি যুগলবন্দী। এটি অ্যাপলের ইইউএলএ লঙ্ঘন করে (এবং তাই অ্যাপলের প্রযুক্তিগত সহায়তা, ওয়ারেন্টি ইত্যাদি থেকে অসমর্থিত), কিন্তু যে সম্প্রদায়গুলি সেসব ব্যক্তিগত ব্যবহারকারীদের সরবরাহ করে, যারা পুনঃবিক্রয় এবং লাভের জন্য ইনস্টল করে না, সাধারণত সেগুলো অ্যাপল কর্তৃক উপেক্ষিত হয়। এই স্ব-নির্মিত কম্পিউটারগুলি হার্ডওয়্যারের আরও নমনীয়তা এবং কাস্টমাইজেশনের অনুমতি দেয়, তবে এটি ব্যবহারকারীকে তাদের নিজস্ব মেশিনের জন্য আরও বেশি খরচ করার জন্য দায়বদ্ধ করে, যেমন ডেটার অখণ্ডতা বা সুরক্ষার বিষয়ে। সাইস্টার নামক একটি কোম্পানি যেটি নন-অ্যাপল সার্টিফাইড হার্ডওয়্যারে ম্যাকওএস বিক্রি করে লাভের চেষ্টা করেছিল, ২০০৮ সালে অ্যাপল সেটির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। | বর্তমান অ্যাপল-অনুমোদিত পদ্ধতি কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0678_05 | ম্যাকওএস | অ্যাপল কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থিত নয় এমন সিস্টেমগুলিতে ম্যাকওএস-এর নতুন সংস্করণগুলির ইনস্টলেশন সক্ষম করার জন্য এক্সপোস্টফ্যাক্টো এবং ইনস্টলেশন মিডিয়াতে প্রয়োগ করা প্যাচ-গুলির মতো সরঞ্জামগুলি তৃতীয় পক্ষ কর্তৃক তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অনেকগুলি প্রাক-জি৩ পাওয়ার ম্যাকিন্টশ সিস্টেম যা ম্যাক ওএস এক্স ১০.২ জাগুয়ার, টাইগারসহ সমস্ত জি৩-ভিত্তিক ম্যাক পর্যন্ত চালানোর জন্য তৈরি করা যায় এবং সাব-৮৬৭ মেগাহার্টজ জি৪ ম্যাকগুলি ইনস্টলেশন ডিভিডি থেকে সীমাবদ্ধতা অপসারণ করে বা ম্যাকের ওপেন ফার্মওয়্যার ইন্টারফেসে একটি কমান্ড প্রবেশ করিয়ে লেপার্ড ইনস্টলারকে বলতে পারে যে এটির ক্লক রেট ৮৬৭ মেগাহার্টজ বা তার বেশি। গ্রাফিক্স এক্সেলেরেশন বা ডিভিডি লেখার মতো নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যারের প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্যগুলি ছাড়া, অপারেটিং সিস্টেমটি সমস্ত সমর্থিত হার্ডওয়্যারে একই কার্যকারিতা সরবরাহ করে।
যেহেতু বেশিরভাগ ম্যাক হার্ডওয়্যার উপাদান বা এর অনুরূপ উপাদান ইন্টেল স্থানান্তর ক্রয়ের জন্য উপলব্ধ, কিছু প্রযুক্তি-সক্ষম গোষ্ঠী নন-অ্যাপল কম্পিউটারে ম্যাকওএস ইনস্টল করার জন্য সফটওয়্যার বিকাশ করেছে। এগুলিকে হ্যাকিনটোস হিসাবে উল্লেখ করা হয়, যা "হ্যাক" এবং "ম্যাকিন্টশ" শব্দের একটি যুগলবন্দী। এটি অ্যাপলের ইইউএলএ লঙ্ঘন করে (এবং তাই অ্যাপলের প্রযুক্তিগত সহায়তা, ওয়ারেন্টি ইত্যাদি থেকে অসমর্থিত), কিন্তু যে সম্প্রদায়গুলি সেসব ব্যক্তিগত ব্যবহারকারীদের সরবরাহ করে, যারা পুনঃবিক্রয় এবং লাভের জন্য ইনস্টল করে না, সাধারণত সেগুলো অ্যাপল কর্তৃক উপেক্ষিত হয়। এই স্ব-নির্মিত কম্পিউটারগুলি হার্ডওয়্যারের আরও নমনীয়তা এবং কাস্টমাইজেশনের অনুমতি দেয়, তবে এটি ব্যবহারকারীকে তাদের নিজস্ব মেশিনের জন্য আরও বেশি খরচ করার জন্য দায়বদ্ধ করে, যেমন ডেটার অখণ্ডতা বা সুরক্ষার বিষয়ে। সাইস্টার নামক একটি কোম্পানি যেটি নন-অ্যাপল সার্টিফাইড হার্ডওয়্যারে ম্যাকওএস বিক্রি করে লাভের চেষ্টা করেছিল, ২০০৮ সালে অ্যাপল সেটির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। | ম্যাক অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপগুলি একটি কিসের মধ্যে চলে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0785_01 | পরিবেশ প্রকৌশল | পরিবেশ প্রকৌশল মূলত একটি পেশাদারী প্রকৌশল ক্ষেত্র যেখানে পরিবেশ ও পরিবেশের বিভিন্ন উপাদানসমূহের বিশোধন, সংগ্রহণ, সংরক্ষণ সর্বোপরি পুরো পরিবেশ রক্ষার উপায় সমূহ আলোচিত হয়। পরিবেশ প্রকৌশল এমন একটি শাখা, যা রসায়ন, জীববিজ্ঞান, পরিবেশবিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, উদপ্রবাহবিজ্ঞান, জলবিদ্যা, অণুজীববিজ্ঞান এবং গণিতের মত বিচিত্র বৈজ্ঞানিক বিষয়ের সম্মিলনে জীবের স্বাস্থ্য রক্ষা এবং পরিবেশের মান উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সমস্যার সমাধানের সন্ধান করে। পরিবেশ প্রকৌশল, পুরকৌশল এবং রসায়ন প্রকৌশল এর একটি উপ-শাখা।
পরিবেশ প্রকৌশল হচ্ছে পরিবেশের উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বৈজ্ঞানিক ও প্রকৌশল নীতির প্রয়োগ, যাতে:
মানব স্বাস্থ্য রক্ষিত হয়,
প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষিত হয়,
এবং মানব জীবনের মানোন্নয়ন সম্পর্কিত পরিবেশ-জনিত বিষয়ের উৎকর্ষসাধন ঘটে।
পরিবেশ প্রকৌশলীরা বর্জ্য পানি ব্যবস্থাপনা, পানি এবং বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণ, পুনর্ব্যবহার, বর্জ্য নিষ্কাশন এবং জনস্বাস্থ্যের জন্য উদ্ভূত সমস্যার সমাধান প্রদান করে। তারা নগরের পানি সরবরাহ এবং শিল্পের বর্জ্য পানি শোধনাগার ব্যবস্থার নকশা করে এবং পানিবাহিত রোগ প্রতিরোধ এবং শহুরে ও গ্রামীণ এলাকার স্যানিটেশন ব্যবস্থা উন্নত করার পরিকল্পনা করে। তারা ঝুঁকির তীব্রতা মূল্যায়নের উদ্দেশ্যে বিপজ্জনক-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মূল্যায়ন করে, এগুলোর ব্যবহার এবং নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে উপদেশ প্রদান করে এবং দুর্ঘটনা প্রতিরোধের জন্য নিয়মকানুন বিকাশিত করে। তারা পরিবেশ প্রকৌশল আইন বাস্তবায়ন করে, যেমন প্রস্তাবিত নির্মাণ প্রকল্পের পরিবেশগত প্রভাব মূল্যায়ন।
পরিবেশ প্রকৌশলীরা পরিবেশের উপর প্রযুক্তিগত অগ্রগতির প্রভাব অধ্যয়ন করে এবং স্থানীয় এবং বিশ্বব্যাপী পরিবেশগত বিভিন্ন সমস্যা যেমন এসিড বৃষ্টি, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন, ওজোনস্তর ক্ষয়, পানি দূষণ এবং যানবাহন ও শিল্প উৎস থেকে বায়ু দূষণ ইত্যাদি চিহ্নিত করে।
অধিকাংশ প্রশাসনেই যোগ্যতাসম্পন্ন পরিবেশ প্রকৌশলীদের জন্য লাইসেন্স এবং নিবন্ধনের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়। | পরিবেশ প্রকৌশল কী? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"পরিবেশ প্রকৌশল মূলত একটি পেশাদারী প্রকৌশল ক্ষেত্র যেখানে পরিবেশ ও পরিবেশের বিভিন্ন উপাদানসমূহের বিশোধন, সংগ্রহণ, সংরক্ষণ সর্বোপরি পুরো পরিবেশ রক্ষার উপায় সমূহ আলোচিত হয়",
"পরিবেশ প্রকৌশল মূলত একটি পেশাদারী প্রকৌশল ক্ষেত্র যেখানে পরিবেশ ও পরিবেশের বিভিন্ন উপাদানসমূহের বিশোধন, সংগ্রহণ, সংরক্ষণ সর্বোপরি পুরো পরিবেশ রক্ষার উপায় সমূহ আলোচিত হয়"
]
} |
bn_wiki_0785_05 | পরিবেশ প্রকৌশল | পরিবেশ প্রকৌশল মূলত একটি পেশাদারী প্রকৌশল ক্ষেত্র যেখানে পরিবেশ ও পরিবেশের বিভিন্ন উপাদানসমূহের বিশোধন, সংগ্রহণ, সংরক্ষণ সর্বোপরি পুরো পরিবেশ রক্ষার উপায় সমূহ আলোচিত হয়। পরিবেশ প্রকৌশল এমন একটি শাখা, যা রসায়ন, জীববিজ্ঞান, পরিবেশবিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, উদপ্রবাহবিজ্ঞান, জলবিদ্যা, অণুজীববিজ্ঞান এবং গণিতের মত বিচিত্র বৈজ্ঞানিক বিষয়ের সম্মিলনে জীবের স্বাস্থ্য রক্ষা এবং পরিবেশের মান উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সমস্যার সমাধানের সন্ধান করে। পরিবেশ প্রকৌশল, পুরকৌশল এবং রসায়ন প্রকৌশল এর একটি উপ-শাখা।
পরিবেশ প্রকৌশল হচ্ছে পরিবেশের উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বৈজ্ঞানিক ও প্রকৌশল নীতির প্রয়োগ, যাতে:
মানব স্বাস্থ্য রক্ষিত হয়,
প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষিত হয়,
এবং মানব জীবনের মানোন্নয়ন সম্পর্কিত পরিবেশ-জনিত বিষয়ের উৎকর্ষসাধন ঘটে।
পরিবেশ প্রকৌশলীরা বর্জ্য পানি ব্যবস্থাপনা, পানি এবং বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণ, পুনর্ব্যবহার, বর্জ্য নিষ্কাশন এবং জনস্বাস্থ্যের জন্য উদ্ভূত সমস্যার সমাধান প্রদান করে। তারা নগরের পানি সরবরাহ এবং শিল্পের বর্জ্য পানি শোধনাগার ব্যবস্থার নকশা করে এবং পানিবাহিত রোগ প্রতিরোধ এবং শহুরে ও গ্রামীণ এলাকার স্যানিটেশন ব্যবস্থা উন্নত করার পরিকল্পনা করে। তারা ঝুঁকির তীব্রতা মূল্যায়নের উদ্দেশ্যে বিপজ্জনক-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মূল্যায়ন করে, এগুলোর ব্যবহার এবং নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে উপদেশ প্রদান করে এবং দুর্ঘটনা প্রতিরোধের জন্য নিয়মকানুন বিকাশিত করে। তারা পরিবেশ প্রকৌশল আইন বাস্তবায়ন করে, যেমন প্রস্তাবিত নির্মাণ প্রকল্পের পরিবেশগত প্রভাব মূল্যায়ন।
পরিবেশ প্রকৌশলীরা পরিবেশের উপর প্রযুক্তিগত অগ্রগতির প্রভাব অধ্যয়ন করে এবং স্থানীয় এবং বিশ্বব্যাপী পরিবেশগত বিভিন্ন সমস্যা যেমন এসিড বৃষ্টি, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন, ওজোনস্তর ক্ষয়, পানি দূষণ এবং যানবাহন ও শিল্প উৎস থেকে বায়ু দূষণ ইত্যাদি চিহ্নিত করে।
অধিকাংশ প্রশাসনেই যোগ্যতাসম্পন্ন পরিবেশ প্রকৌশলীদের জন্য লাইসেন্স এবং নিবন্ধনের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়। | প্রথম নালা কোথায় নির্মিত হয় ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1220_01 | বাংলাদেশের পাট শিল্প | পাট শিল্প হলো বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান ভারী শিল্প, যা ব্রিটিশ শাসনামলে এবং পাকিস্তানি আমলে একক বৃহত্তম শিল্প। বর্তমান বিশ্বের পাট ও পাটজাত দ্রব্যের বৈদেশিক রপ্তানি আয়ের বৃহদাংশই বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, যা মোট বিশ্ববাজারের প্রায় ৬৫%। ব্রিটিশ শাসনামল থেকেই এই অঞ্চলে পাটের চাষ হলেও এখানে প্রথম পাটকল প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫১ সালের মাঝামাঝিতে নারায়ণগঞ্জে; বেসরকারি পরিচালনায় প্রতিষ্ঠিত এই মিলটির নাম ছিলো বাওয়া পাটকল। পরবর্তীতে এই সময়েই একই এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় এশিয়ার বৃহত্তম পাটকল আদমজী পাটকলের; এবং এর পরপরই কয়েক বছরের মধ্যে গড়ে ওঠে অসংখ্য শিল্প কারখানা, ১৯৬০'এ যার সংখ্যা ১৬টি ও ১৯৭১ সালে যা দাড়াঁয় ৭৫টিতে। কাঁচা পাট ছাড়াও পাট হতে উৎপাদিত দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে, সুতা, দড়ি, চট, বস্তা, চা, ব্যাগ, মোড়ক, তন্তু, খাদ্য প্রভৃতি। বাংলাদেশে পাট শিল্পের সূচনাই ঘটে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে এবং পরবর্তীতে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোও এর আশেপাশেই গড়ে ওঠে। ঢাকা, খুলনা ও চট্টগ্রাম - এই তিনটি প্রধান এলাকায় ছড়িয়ে আছে এর প্রতিষ্ঠাগুলো। | বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান ভারী শিল্প কী? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"পাট শিল্প",
"পাট শিল্প"
]
} |
bn_wiki_1220_02 | বাংলাদেশের পাট শিল্প | পাট শিল্প হলো বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান ভারী শিল্প, যা ব্রিটিশ শাসনামলে এবং পাকিস্তানি আমলে একক বৃহত্তম শিল্প। বর্তমান বিশ্বের পাট ও পাটজাত দ্রব্যের বৈদেশিক রপ্তানি আয়ের বৃহদাংশই বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, যা মোট বিশ্ববাজারের প্রায় ৬৫%। ব্রিটিশ শাসনামল থেকেই এই অঞ্চলে পাটের চাষ হলেও এখানে প্রথম পাটকল প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫১ সালের মাঝামাঝিতে নারায়ণগঞ্জে; বেসরকারি পরিচালনায় প্রতিষ্ঠিত এই মিলটির নাম ছিলো বাওয়া পাটকল। পরবর্তীতে এই সময়েই একই এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় এশিয়ার বৃহত্তম পাটকল আদমজী পাটকলের; এবং এর পরপরই কয়েক বছরের মধ্যে গড়ে ওঠে অসংখ্য শিল্প কারখানা, ১৯৬০'এ যার সংখ্যা ১৬টি ও ১৯৭১ সালে যা দাড়াঁয় ৭৫টিতে। কাঁচা পাট ছাড়াও পাট হতে উৎপাদিত দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে, সুতা, দড়ি, চট, বস্তা, চা, ব্যাগ, মোড়ক, তন্তু, খাদ্য প্রভৃতি। বাংলাদেশে পাট শিল্পের সূচনাই ঘটে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে এবং পরবর্তীতে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোও এর আশেপাশেই গড়ে ওঠে। ঢাকা, খুলনা ও চট্টগ্রাম - এই তিনটি প্রধান এলাকায় ছড়িয়ে আছে এর প্রতিষ্ঠাগুলো। | বাংলাদেশে প্রথম পাটকল প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে? | {
"answer_start": [
331,
331
],
"text": [
"১৯৫১",
"১৯৫১"
]
} |
bn_wiki_1220_03 | বাংলাদেশের পাট শিল্প | পাট শিল্প হলো বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান ভারী শিল্প, যা ব্রিটিশ শাসনামলে এবং পাকিস্তানি আমলে একক বৃহত্তম শিল্প। বর্তমান বিশ্বের পাট ও পাটজাত দ্রব্যের বৈদেশিক রপ্তানি আয়ের বৃহদাংশই বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, যা মোট বিশ্ববাজারের প্রায় ৬৫%। ব্রিটিশ শাসনামল থেকেই এই অঞ্চলে পাটের চাষ হলেও এখানে প্রথম পাটকল প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫১ সালের মাঝামাঝিতে নারায়ণগঞ্জে; বেসরকারি পরিচালনায় প্রতিষ্ঠিত এই মিলটির নাম ছিলো বাওয়া পাটকল। পরবর্তীতে এই সময়েই একই এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় এশিয়ার বৃহত্তম পাটকল আদমজী পাটকলের; এবং এর পরপরই কয়েক বছরের মধ্যে গড়ে ওঠে অসংখ্য শিল্প কারখানা, ১৯৬০'এ যার সংখ্যা ১৬টি ও ১৯৭১ সালে যা দাড়াঁয় ৭৫টিতে। কাঁচা পাট ছাড়াও পাট হতে উৎপাদিত দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে, সুতা, দড়ি, চট, বস্তা, চা, ব্যাগ, মোড়ক, তন্তু, খাদ্য প্রভৃতি। বাংলাদেশে পাট শিল্পের সূচনাই ঘটে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে এবং পরবর্তীতে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোও এর আশেপাশেই গড়ে ওঠে। ঢাকা, খুলনা ও চট্টগ্রাম - এই তিনটি প্রধান এলাকায় ছড়িয়ে আছে এর প্রতিষ্ঠাগুলো। | ১৯৭১ সালে কতগুলো পাটকল ছিল? | {
"answer_start": [
624,
624
],
"text": [
"৭৫",
"৭৫"
]
} |
bn_wiki_1220_04 | বাংলাদেশের পাট শিল্প | পাট শিল্প হলো বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান ভারী শিল্প, যা ব্রিটিশ শাসনামলে এবং পাকিস্তানি আমলে একক বৃহত্তম শিল্প। বর্তমান বিশ্বের পাট ও পাটজাত দ্রব্যের বৈদেশিক রপ্তানি আয়ের বৃহদাংশই বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, যা মোট বিশ্ববাজারের প্রায় ৬৫%। ব্রিটিশ শাসনামল থেকেই এই অঞ্চলে পাটের চাষ হলেও এখানে প্রথম পাটকল প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫১ সালের মাঝামাঝিতে নারায়ণগঞ্জে; বেসরকারি পরিচালনায় প্রতিষ্ঠিত এই মিলটির নাম ছিলো বাওয়া পাটকল। পরবর্তীতে এই সময়েই একই এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় এশিয়ার বৃহত্তম পাটকল আদমজী পাটকলের; এবং এর পরপরই কয়েক বছরের মধ্যে গড়ে ওঠে অসংখ্য শিল্প কারখানা, ১৯৬০'এ যার সংখ্যা ১৬টি ও ১৯৭১ সালে যা দাড়াঁয় ৭৫টিতে। কাঁচা পাট ছাড়াও পাট হতে উৎপাদিত দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে, সুতা, দড়ি, চট, বস্তা, চা, ব্যাগ, মোড়ক, তন্তু, খাদ্য প্রভৃতি। বাংলাদেশে পাট শিল্পের সূচনাই ঘটে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে এবং পরবর্তীতে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোও এর আশেপাশেই গড়ে ওঠে। ঢাকা, খুলনা ও চট্টগ্রাম - এই তিনটি প্রধান এলাকায় ছড়িয়ে আছে এর প্রতিষ্ঠাগুলো। | বাংলাদেশে পাট শিল্পের সূচনা ঘটে কোন নদীর তীরে? | {
"answer_start": [
784,
784
],
"text": [
"নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী",
"নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী"
]
} |
bn_wiki_1220_05 | বাংলাদেশের পাট শিল্প | পাট শিল্প হলো বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান ভারী শিল্প, যা ব্রিটিশ শাসনামলে এবং পাকিস্তানি আমলে একক বৃহত্তম শিল্প। বর্তমান বিশ্বের পাট ও পাটজাত দ্রব্যের বৈদেশিক রপ্তানি আয়ের বৃহদাংশই বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, যা মোট বিশ্ববাজারের প্রায় ৬৫%। ব্রিটিশ শাসনামল থেকেই এই অঞ্চলে পাটের চাষ হলেও এখানে প্রথম পাটকল প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫১ সালের মাঝামাঝিতে নারায়ণগঞ্জে; বেসরকারি পরিচালনায় প্রতিষ্ঠিত এই মিলটির নাম ছিলো বাওয়া পাটকল। পরবর্তীতে এই সময়েই একই এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় এশিয়ার বৃহত্তম পাটকল আদমজী পাটকলের; এবং এর পরপরই কয়েক বছরের মধ্যে গড়ে ওঠে অসংখ্য শিল্প কারখানা, ১৯৬০'এ যার সংখ্যা ১৬টি ও ১৯৭১ সালে যা দাড়াঁয় ৭৫টিতে। কাঁচা পাট ছাড়াও পাট হতে উৎপাদিত দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে, সুতা, দড়ি, চট, বস্তা, চা, ব্যাগ, মোড়ক, তন্তু, খাদ্য প্রভৃতি। বাংলাদেশে পাট শিল্পের সূচনাই ঘটে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে এবং পরবর্তীতে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোও এর আশেপাশেই গড়ে ওঠে। ঢাকা, খুলনা ও চট্টগ্রাম - এই তিনটি প্রধান এলাকায় ছড়িয়ে আছে এর প্রতিষ্ঠাগুলো। | বিশ্বের মােট পাট উৎপাদনের কত শতাংশ পাট বাংলাদেশে উৎপাদন করা হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2116_01 | পুতুল | মানুষ কিংবা অন্য কোনও প্রাণীর অনুরূপ তূলা বা কাপড় অথবা অন্য উপকরণ দিয়ে তৈরি ক্ষুদ্রতর সংস্করণকে পুতুল বলে। পুতুল খেলনা বিশেষ। নদিয়ার কৃষ্ণনগর মাটির পুতুলের জন্য বিখ্যাত। ঐতিহাসিক দৃষ্টিতে দেখলে দেখা যাবে সভ্যতার ঊষা লগ্ন থেকেই পুতুল তৈরি করত মানুষ। তবে সেটি খেলা বা বাড়িঘর সাজানোর থেকে দেবতা এবং অশুভ শক্তির প্রতীক হিসেবেই বেশি।
মনে করা যেতেই পারে আদিম মানুষের আঁকা গুহা চিত্র পুতুল তৈরির প্রথম ধাপ। সেক্ষেত্রে আলতামিরার গুহাচিত্রকে পুতুলের উত্তর পুরুষ বলা জেতেই পারে। পুতুল কখনও মানুষের চেহারার কাছাকাছি আবার কখন কোনো পশুর চেহারার অনুকরণে হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে বৃহত্তর দৃষ্টিতে মাটি, কাঠ, মোম, প্লাস্টিকের বানানো পশুপাখি থেকে ফল, গাছ সব কিছুকেই পুতুলের শ্রেণিভুক্ত করা যায়। | পুতুল কাকে বলে? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"মানুষ কিংবা অন্য কোনও প্রাণীর অনুরূপ তূলা বা কাপড় অথবা অন্য উপকরণ দিয়ে তৈরি ক্ষুদ্রতর সংস্করণকে",
"মানুষ কিংবা অন্য কোনও প্রাণীর অনুরূপ তূলা বা কাপড় অথবা অন্য উপকরণ দিয়ে তৈরি ক্ষুদ্রতর সংস্করণকে"
]
} |
bn_wiki_2116_02 | পুতুল | মানুষ কিংবা অন্য কোনও প্রাণীর অনুরূপ তূলা বা কাপড় অথবা অন্য উপকরণ দিয়ে তৈরি ক্ষুদ্রতর সংস্করণকে পুতুল বলে। পুতুল খেলনা বিশেষ। নদিয়ার কৃষ্ণনগর মাটির পুতুলের জন্য বিখ্যাত। ঐতিহাসিক দৃষ্টিতে দেখলে দেখা যাবে সভ্যতার ঊষা লগ্ন থেকেই পুতুল তৈরি করত মানুষ। তবে সেটি খেলা বা বাড়িঘর সাজানোর থেকে দেবতা এবং অশুভ শক্তির প্রতীক হিসেবেই বেশি।
মনে করা যেতেই পারে আদিম মানুষের আঁকা গুহা চিত্র পুতুল তৈরির প্রথম ধাপ। সেক্ষেত্রে আলতামিরার গুহাচিত্রকে পুতুলের উত্তর পুরুষ বলা জেতেই পারে। পুতুল কখনও মানুষের চেহারার কাছাকাছি আবার কখন কোনো পশুর চেহারার অনুকরণে হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে বৃহত্তর দৃষ্টিতে মাটি, কাঠ, মোম, প্লাস্টিকের বানানো পশুপাখি থেকে ফল, গাছ সব কিছুকেই পুতুলের শ্রেণিভুক্ত করা যায়। | নদিয়ার কোন অঞ্চল মাটির পুতুলের জন্য বিখ্যাত ? | {
"answer_start": [
136,
136
],
"text": [
"কৃষ্ণনগর",
"কৃষ্ণনগর"
]
} |
bn_wiki_2116_04 | পুতুল | মানুষ কিংবা অন্য কোনও প্রাণীর অনুরূপ তূলা বা কাপড় অথবা অন্য উপকরণ দিয়ে তৈরি ক্ষুদ্রতর সংস্করণকে পুতুল বলে। পুতুল খেলনা বিশেষ। নদিয়ার কৃষ্ণনগর মাটির পুতুলের জন্য বিখ্যাত। ঐতিহাসিক দৃষ্টিতে দেখলে দেখা যাবে সভ্যতার ঊষা লগ্ন থেকেই পুতুল তৈরি করত মানুষ। তবে সেটি খেলা বা বাড়িঘর সাজানোর থেকে দেবতা এবং অশুভ শক্তির প্রতীক হিসেবেই বেশি।
মনে করা যেতেই পারে আদিম মানুষের আঁকা গুহা চিত্র পুতুল তৈরির প্রথম ধাপ। সেক্ষেত্রে আলতামিরার গুহাচিত্রকে পুতুলের উত্তর পুরুষ বলা জেতেই পারে। পুতুল কখনও মানুষের চেহারার কাছাকাছি আবার কখন কোনো পশুর চেহারার অনুকরণে হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে বৃহত্তর দৃষ্টিতে মাটি, কাঠ, মোম, প্লাস্টিকের বানানো পশুপাখি থেকে ফল, গাছ সব কিছুকেই পুতুলের শ্রেণিভুক্ত করা যায়। | পুতুলের উত্তর পুরুষ হিসেবে কোন গুহাচিত্রকে ধরা হয় ? | {
"answer_start": [
416,
416
],
"text": [
"আলতামিরার গুহাচিত্র",
"আলতামিরার গুহাচিত্র"
]
} |
bn_wiki_1102_01 | রবার্ট ফোগেল | রবার্ট উইলিয়াম ফোগেল একজন মার্কিন অর্থনীতিবিদ। তিনি ১৯৯৩ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।ফোগেল ১৯২৬ সালের ১ জুলাই নিউ ইয়র্ক সিটিতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৪৮ সালে কর্নেল ইউনিভার্সিটি থেকে ইতিহাসে মেজর ও অর্থনীতিতে মাইনর সহ স্নাতক সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৬০ সালে কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতিতে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৬৩ সালে জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৬০ সালে রোচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় এ সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬৪ সালে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় এ সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৭৫ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এ অধ্যাপক পদে যোগদান করেন। | রবার্ট উইলিয়াম ফোগেল কত সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন? | {
"answer_start": [
53,
53
],
"text": [
"১৯৯৩",
"১৯৯৩"
]
} |
bn_wiki_1102_02 | রবার্ট ফোগেল | রবার্ট উইলিয়াম ফোগেল একজন মার্কিন অর্থনীতিবিদ। তিনি ১৯৯৩ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।ফোগেল ১৯২৬ সালের ১ জুলাই নিউ ইয়র্ক সিটিতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৪৮ সালে কর্নেল ইউনিভার্সিটি থেকে ইতিহাসে মেজর ও অর্থনীতিতে মাইনর সহ স্নাতক সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৬০ সালে কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতিতে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৬৩ সালে জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৬০ সালে রোচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় এ সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬৪ সালে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় এ সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৭৫ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এ অধ্যাপক পদে যোগদান করেন। | রবার্ট উইলিয়াম ফোগেল কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? | {
"answer_start": [
123,
123
],
"text": [
"নিউ ইয়র্ক সিটিতে",
"নিউ ইয়র্ক সিটিতে"
]
} |
bn_wiki_1102_03 | রবার্ট ফোগেল | রবার্ট উইলিয়াম ফোগেল একজন মার্কিন অর্থনীতিবিদ। তিনি ১৯৯৩ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।ফোগেল ১৯২৬ সালের ১ জুলাই নিউ ইয়র্ক সিটিতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৪৮ সালে কর্নেল ইউনিভার্সিটি থেকে ইতিহাসে মেজর ও অর্থনীতিতে মাইনর সহ স্নাতক সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৬০ সালে কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতিতে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৬৩ সালে জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৬০ সালে রোচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় এ সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬৪ সালে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় এ সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৭৫ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এ অধ্যাপক পদে যোগদান করেন। | রবার্ট উইলিয়াম ফোগেল কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক পদে যোগদান করেন? | {
"answer_start": [
561,
561
],
"text": [
"হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এ",
"হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এ"
]
} |
bn_wiki_1102_05 | রবার্ট ফোগেল | রবার্ট উইলিয়াম ফোগেল একজন মার্কিন অর্থনীতিবিদ। তিনি ১৯৯৩ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।ফোগেল ১৯২৬ সালের ১ জুলাই নিউ ইয়র্ক সিটিতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৪৮ সালে কর্নেল ইউনিভার্সিটি থেকে ইতিহাসে মেজর ও অর্থনীতিতে মাইনর সহ স্নাতক সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৬০ সালে কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতিতে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৬৩ সালে জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৬০ সালে রোচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় এ সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬৪ সালে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় এ সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৭৫ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এ অধ্যাপক পদে যোগদান করেন। | রবার্ট উইলিয়াম ফোগেল কত সালে মৃত্যুবরণ করেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2986_02 | বাঙালি জাতি | বাঙালি জাতি বা বাঙালী জাতি দক্ষিণ এশিয়ার বিশেষ একটি ইন্দো-আর্য জাতিগোষ্ঠীর নাম। স্থানীয় জনসংখ্যা স্বাধীন বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, বরাক উপত্যকা এবং নিম্ন আসাম ও মণিপুরের কিছু অংশের মধ্যে বিভক্ত। তাদের অধিকাংশই বাংলায় কথা বলে, যা ইন্দো-ইরানি ভাষাসমূহের বিশেষ একটি ভাষা।
চীনা এবং আরবদের বাদে বাঙালিরা পৃথিবীর ৩য় বৃহত্তম জাতিগোষ্ঠী। এবং, তারা ইন্দো-ইউরোপীয়দের মাঝে বৃহত্তম জাতিগোষ্ঠী। তাদের আদি অঞ্চল ছাড়াও আন্দামান ও নিকোবর জিঞ্জিরায় বাঙালি সংখ্যাগরিষ্ঠ রয়েছে। এছাড়াও অরুণাচল প্রদেশ, দিল্লি, ওড়িশা, ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, উত্তরাখণ্ড এবং নেপালের প্রদেশ নং ১-এ উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যা রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য, পাকিস্তান, মায়ানমার, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া, ইতালি, সিঙ্গাপুর, মালদ্বীপ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় বিশ্বব্যাপী বাঙালি প্রবাসীদের সুপ্রতিষ্ঠিত সমাজসমূহ রয়েছে।
ধর্মীয় অনুষঙ্গ এবং অনুশীলনের দিক থেকে বাঙালিরা একটি বৈচিত্র্যময় জাতিগোষ্ঠী। বর্তমানে ৬৭% বাঙালি ইসলামের অনুসারী তবে একটি বৃহৎ হিন্দু সংখ্যালঘুও আছে, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সাথে সাথে। ইতিহাসের প্রতিটি বৃহৎ জাতির মতো, বাঙালিরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত এবং অবদান রেখেছে, বিশেষ করে শিল্প ও স্থাপত্য, ভাষা, লোককাহিনী, সাহিত্য, রাজনীতি, সেনাবাহিনী, ব্যবসা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি।
"বাঙালি" শব্দটি বর্ণনা করে এমন একজন যার ভাষাগত, বংশগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় মূলত বাংলার মাটি থেকে। এই ইন্দো-আর্য বাঙালি জাতি বাংলার অন্য অনার্য জাতিগুলো থেকে আলাদা। বাঙালি এবং বাংলা, উভয় শব্দের উৎপত্তি হচ্ছে বাঙ্গালা শব্দে থেকে, যা ছিল ফার্সী ভাষায় এই অঞ্চলের নাম। মুসলমানদের প্রসারের আগে, বাঙ্গালা বা বাংলা নামে কোন অঞ্চল ছিল না কারণ এই অঞ্চলটি অসংখ্য ভূরাজনৈতিক উপরাজ্যে বিভক্ত ছিল। যেমন দক্ষিণাঞ্চলের বঙ্গ (যার নাম থেকে বাঙ্গালা শব্দ এসেছে বলে মনে করা হয়), পশ্চিমাঞ্চলের রাঢ়, উত্তরাঞ্চলের পুণ্ড্রবর্ধন ও বরেন্দ্র, এবং পূর্বাঞ্চলের সমতট ও হরিকেল। প্রাচীন কালে, এই অঞ্চলের মানুষ এসব বিভাগগুলির নাম দিয়ে তাদের সাংস্কৃতিক পরিচয় দিতেন। যেমন মহাভারতের মত বৈদিক গ্রন্থগুলিতে পুণ্ড্র নামের একটি জাতির উল্লেখ আছে।
ইব্রাহিমীয় ও ভারতীয় ধর্মগুলির ইতিহাসবিদরা মনে করে যে প্রাচীন বঙ্গ রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছে বঙ্গ নামক এক ব্যাক্তি যিনি এই অঞ্চলে বসবাস শুরু করেছিলেন। ইব্রাহিমীয় বংশবিজ্ঞানীরা ধারণা করতেন যে বঙ্গ ছিল নূহের ছেলে হামের নাতি। 'ঐতরেয় আরণ্যক' গ্রন্থে সর্বপ্রথম 'বঙ্গ'শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায় খ্রিস্টপুর্ব ৩০০০ বছর পুর্বে। | চীনা এবং আরবদের বাদে বাঙালিরা পৃথিবীর কততম বৃহত্তম জাতিগোষ্ঠী ? | {
"answer_start": [
327,
327
],
"text": [
"৩য়",
"৩য়"
]
} |
bn_wiki_2986_04 | বাঙালি জাতি | বাঙালি জাতি বা বাঙালী জাতি দক্ষিণ এশিয়ার বিশেষ একটি ইন্দো-আর্য জাতিগোষ্ঠীর নাম। স্থানীয় জনসংখ্যা স্বাধীন বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, বরাক উপত্যকা এবং নিম্ন আসাম ও মণিপুরের কিছু অংশের মধ্যে বিভক্ত। তাদের অধিকাংশই বাংলায় কথা বলে, যা ইন্দো-ইরানি ভাষাসমূহের বিশেষ একটি ভাষা।
চীনা এবং আরবদের বাদে বাঙালিরা পৃথিবীর ৩য় বৃহত্তম জাতিগোষ্ঠী। এবং, তারা ইন্দো-ইউরোপীয়দের মাঝে বৃহত্তম জাতিগোষ্ঠী। তাদের আদি অঞ্চল ছাড়াও আন্দামান ও নিকোবর জিঞ্জিরায় বাঙালি সংখ্যাগরিষ্ঠ রয়েছে। এছাড়াও অরুণাচল প্রদেশ, দিল্লি, ওড়িশা, ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, উত্তরাখণ্ড এবং নেপালের প্রদেশ নং ১-এ উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যা রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য, পাকিস্তান, মায়ানমার, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া, ইতালি, সিঙ্গাপুর, মালদ্বীপ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় বিশ্বব্যাপী বাঙালি প্রবাসীদের সুপ্রতিষ্ঠিত সমাজসমূহ রয়েছে।
ধর্মীয় অনুষঙ্গ এবং অনুশীলনের দিক থেকে বাঙালিরা একটি বৈচিত্র্যময় জাতিগোষ্ঠী। বর্তমানে ৬৭% বাঙালি ইসলামের অনুসারী তবে একটি বৃহৎ হিন্দু সংখ্যালঘুও আছে, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সাথে সাথে। ইতিহাসের প্রতিটি বৃহৎ জাতির মতো, বাঙালিরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত এবং অবদান রেখেছে, বিশেষ করে শিল্প ও স্থাপত্য, ভাষা, লোককাহিনী, সাহিত্য, রাজনীতি, সেনাবাহিনী, ব্যবসা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি।
"বাঙালি" শব্দটি বর্ণনা করে এমন একজন যার ভাষাগত, বংশগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় মূলত বাংলার মাটি থেকে। এই ইন্দো-আর্য বাঙালি জাতি বাংলার অন্য অনার্য জাতিগুলো থেকে আলাদা। বাঙালি এবং বাংলা, উভয় শব্দের উৎপত্তি হচ্ছে বাঙ্গালা শব্দে থেকে, যা ছিল ফার্সী ভাষায় এই অঞ্চলের নাম। মুসলমানদের প্রসারের আগে, বাঙ্গালা বা বাংলা নামে কোন অঞ্চল ছিল না কারণ এই অঞ্চলটি অসংখ্য ভূরাজনৈতিক উপরাজ্যে বিভক্ত ছিল। যেমন দক্ষিণাঞ্চলের বঙ্গ (যার নাম থেকে বাঙ্গালা শব্দ এসেছে বলে মনে করা হয়), পশ্চিমাঞ্চলের রাঢ়, উত্তরাঞ্চলের পুণ্ড্রবর্ধন ও বরেন্দ্র, এবং পূর্বাঞ্চলের সমতট ও হরিকেল। প্রাচীন কালে, এই অঞ্চলের মানুষ এসব বিভাগগুলির নাম দিয়ে তাদের সাংস্কৃতিক পরিচয় দিতেন। যেমন মহাভারতের মত বৈদিক গ্রন্থগুলিতে পুণ্ড্র নামের একটি জাতির উল্লেখ আছে।
ইব্রাহিমীয় ও ভারতীয় ধর্মগুলির ইতিহাসবিদরা মনে করে যে প্রাচীন বঙ্গ রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছে বঙ্গ নামক এক ব্যাক্তি যিনি এই অঞ্চলে বসবাস শুরু করেছিলেন। ইব্রাহিমীয় বংশবিজ্ঞানীরা ধারণা করতেন যে বঙ্গ ছিল নূহের ছেলে হামের নাতি। 'ঐতরেয় আরণ্যক' গ্রন্থে সর্বপ্রথম 'বঙ্গ'শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায় খ্রিস্টপুর্ব ৩০০০ বছর পুর্বে। | বর্তমানে কত% বাঙালি ইসলামের অনুসারী তবে একটি বৃহৎ হিন্দু সংখ্যালঘুও আছে, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সাথে সাথে ? | {
"answer_start": [
949,
949
],
"text": [
"৬৭%",
"৬৭%"
]
} |
bn_wiki_2522_01 | চরমপন্থী নারীবাদ | র্যাডিকাল ফেমিনিস্টরা যুক্তি দেখান যে বেশিরভাগ মহিলা যারা পতিতা হয়ে থাকে তারা এক জালিমূলক, মানব পাচার, দারিদ্র্য, মাদকাসক্তি, বা শিশু যৌন নির্যাতনের মতো ট্রমা দ্বারা বাধ্য হয়। সর্বনিম্ন আর্থ-সামাজিক শ্রেণীর মহিলারা — দরিদ্র মহিলা, নিম্ন স্তরের শিক্ষার নারী, সর্বাধিক সুবিধাবঞ্চিত বর্ণ ও জাতিগত সংখ্যালঘু নারীরা — সারা বিশ্বে বেশ্যাবৃত্তিতে বেশি প্রতিনিধিত্ব করা হয়। ক্যাথরিন ম্যাককিনন জিজ্ঞাসা করেছিলেন: "বেশ্যাবৃত্তি যদি নিখরচায় পছন্দ হয় তবে সবচেয়ে কম পছন্দের মহিলাগুলি কেন এটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায়?" বেশ্যাবৃত্তির সাথে জড়িত ৪৫ জনের এক গবেষণায় বেশিরভাগ পতিতাদের ভোট দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে যে তারা তাদের জীবনের একটি কঠিন সময় ছিল, এবং সর্বাধিক পেশা ছেড়ে যেতে চেয়েছিলেন।
ম্যাককিনন যুক্তি দিয়েছিলেন যে "বেশ্যাবৃত্তিতে মহিলারা পুরুষদের সাথে যৌন মিলন করে তারা অন্যথায় কখনই যৌনমিলন করতে পারে না। অর্থ এইভাবে বাহিনীর রূপ হিসাবে কাজ করে, সম্মতি হিসাবে নয়। এটি শারীরিক শক্তি ধর্ষণের মতো কাজ করে।" তারা বিশ্বাস করে যে কোনও ব্যক্তিকে তাদের নিজের নিপীড়নের সাথে সত্যই সম্মতি জানানো যায় না এবং অন্যের নিপীড়নের সাথে কারওরও সম্মতির অধিকার থাকা উচিত নয়। ক্যাথলিন ব্যারির কথায়, সম্মতি হ'ল অত্যাচারের অস্তিত্ব সম্পর্কে ভাল বিভাজন রড নয় এবং লঙ্ঘনের পক্ষে সম্মতি নিপীড়নের সত্যতা। " অ্যান্ড্রিয়া ডকওয়ারিন ১৯৯২ সালে লিখেছিলেন:
পতিতাবৃত্তি এবং নিজেই একটি মহিলার শরীরের অপব্যবহার। আমরা যারা এটি বলি তাদের বিরুদ্ধে সরলচিন্তার অভিযোগ রয়েছে কিন্তু বেশ্যাবৃত্তি খুব সহজ। ... বেশ্যাবৃত্তিতে কোনও মহিলা পুরোপুরি থাকে না। বেশ্যাবৃত্তিতে নারীর দেহগুলি যেভাবে ব্যবহৃত হয় এবং এটির শেষে, বা এর মাঝামাঝি বা এটির শুরুতে কাছাকাছি একটি পুরো মানবকে ব্যবহার করা অসম্ভব। এটা অসম্ভব. এবং পরে কোনও মহিলার আরোগ্য হবে না।
তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন যে "মহিলাদের জন্য পতিতাবৃত্তি ও সাম্য একই সাথে থাকতে পারে না" এবং পতিতাবৃত্তি নির্মূল করার জন্য "আমাদের অবশ্যই পুরুষদের যৌন পরিতোষের জন্য মেয়েদের এবং মহিলাদের দেহগুলির অবমাননাকর বিক্রয় এবং ক্রয় বন্ধ করার জন্য শব্দ এবং আইন ব্যবহার করার উপায় খুঁজে নিতে হবে।" | অস্ট্রেলিয়াতে কট্টরপন্থী নারীবাদী সংগঠণ কখন গড়ে ওঠে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2522_02 | চরমপন্থী নারীবাদ | র্যাডিকাল ফেমিনিস্টরা যুক্তি দেখান যে বেশিরভাগ মহিলা যারা পতিতা হয়ে থাকে তারা এক জালিমূলক, মানব পাচার, দারিদ্র্য, মাদকাসক্তি, বা শিশু যৌন নির্যাতনের মতো ট্রমা দ্বারা বাধ্য হয়। সর্বনিম্ন আর্থ-সামাজিক শ্রেণীর মহিলারা — দরিদ্র মহিলা, নিম্ন স্তরের শিক্ষার নারী, সর্বাধিক সুবিধাবঞ্চিত বর্ণ ও জাতিগত সংখ্যালঘু নারীরা — সারা বিশ্বে বেশ্যাবৃত্তিতে বেশি প্রতিনিধিত্ব করা হয়। ক্যাথরিন ম্যাককিনন জিজ্ঞাসা করেছিলেন: "বেশ্যাবৃত্তি যদি নিখরচায় পছন্দ হয় তবে সবচেয়ে কম পছন্দের মহিলাগুলি কেন এটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায়?" বেশ্যাবৃত্তির সাথে জড়িত ৪৫ জনের এক গবেষণায় বেশিরভাগ পতিতাদের ভোট দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে যে তারা তাদের জীবনের একটি কঠিন সময় ছিল, এবং সর্বাধিক পেশা ছেড়ে যেতে চেয়েছিলেন।
ম্যাককিনন যুক্তি দিয়েছিলেন যে "বেশ্যাবৃত্তিতে মহিলারা পুরুষদের সাথে যৌন মিলন করে তারা অন্যথায় কখনই যৌনমিলন করতে পারে না। অর্থ এইভাবে বাহিনীর রূপ হিসাবে কাজ করে, সম্মতি হিসাবে নয়। এটি শারীরিক শক্তি ধর্ষণের মতো কাজ করে।" তারা বিশ্বাস করে যে কোনও ব্যক্তিকে তাদের নিজের নিপীড়নের সাথে সত্যই সম্মতি জানানো যায় না এবং অন্যের নিপীড়নের সাথে কারওরও সম্মতির অধিকার থাকা উচিত নয়। ক্যাথলিন ব্যারির কথায়, সম্মতি হ'ল অত্যাচারের অস্তিত্ব সম্পর্কে ভাল বিভাজন রড নয় এবং লঙ্ঘনের পক্ষে সম্মতি নিপীড়নের সত্যতা। " অ্যান্ড্রিয়া ডকওয়ারিন ১৯৯২ সালে লিখেছিলেন:
পতিতাবৃত্তি এবং নিজেই একটি মহিলার শরীরের অপব্যবহার। আমরা যারা এটি বলি তাদের বিরুদ্ধে সরলচিন্তার অভিযোগ রয়েছে কিন্তু বেশ্যাবৃত্তি খুব সহজ। ... বেশ্যাবৃত্তিতে কোনও মহিলা পুরোপুরি থাকে না। বেশ্যাবৃত্তিতে নারীর দেহগুলি যেভাবে ব্যবহৃত হয় এবং এটির শেষে, বা এর মাঝামাঝি বা এটির শুরুতে কাছাকাছি একটি পুরো মানবকে ব্যবহার করা অসম্ভব। এটা অসম্ভব. এবং পরে কোনও মহিলার আরোগ্য হবে না।
তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন যে "মহিলাদের জন্য পতিতাবৃত্তি ও সাম্য একই সাথে থাকতে পারে না" এবং পতিতাবৃত্তি নির্মূল করার জন্য "আমাদের অবশ্যই পুরুষদের যৌন পরিতোষের জন্য মেয়েদের এবং মহিলাদের দেহগুলির অবমাননাকর বিক্রয় এবং ক্রয় বন্ধ করার জন্য শব্দ এবং আইন ব্যবহার করার উপায় খুঁজে নিতে হবে।" | এনসাইক্লোপিডিয়া অব ফেমিনিজম কার লেখা? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2522_03 | চরমপন্থী নারীবাদ | র্যাডিকাল ফেমিনিস্টরা যুক্তি দেখান যে বেশিরভাগ মহিলা যারা পতিতা হয়ে থাকে তারা এক জালিমূলক, মানব পাচার, দারিদ্র্য, মাদকাসক্তি, বা শিশু যৌন নির্যাতনের মতো ট্রমা দ্বারা বাধ্য হয়। সর্বনিম্ন আর্থ-সামাজিক শ্রেণীর মহিলারা — দরিদ্র মহিলা, নিম্ন স্তরের শিক্ষার নারী, সর্বাধিক সুবিধাবঞ্চিত বর্ণ ও জাতিগত সংখ্যালঘু নারীরা — সারা বিশ্বে বেশ্যাবৃত্তিতে বেশি প্রতিনিধিত্ব করা হয়। ক্যাথরিন ম্যাককিনন জিজ্ঞাসা করেছিলেন: "বেশ্যাবৃত্তি যদি নিখরচায় পছন্দ হয় তবে সবচেয়ে কম পছন্দের মহিলাগুলি কেন এটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায়?" বেশ্যাবৃত্তির সাথে জড়িত ৪৫ জনের এক গবেষণায় বেশিরভাগ পতিতাদের ভোট দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে যে তারা তাদের জীবনের একটি কঠিন সময় ছিল, এবং সর্বাধিক পেশা ছেড়ে যেতে চেয়েছিলেন।
ম্যাককিনন যুক্তি দিয়েছিলেন যে "বেশ্যাবৃত্তিতে মহিলারা পুরুষদের সাথে যৌন মিলন করে তারা অন্যথায় কখনই যৌনমিলন করতে পারে না। অর্থ এইভাবে বাহিনীর রূপ হিসাবে কাজ করে, সম্মতি হিসাবে নয়। এটি শারীরিক শক্তি ধর্ষণের মতো কাজ করে।" তারা বিশ্বাস করে যে কোনও ব্যক্তিকে তাদের নিজের নিপীড়নের সাথে সত্যই সম্মতি জানানো যায় না এবং অন্যের নিপীড়নের সাথে কারওরও সম্মতির অধিকার থাকা উচিত নয়। ক্যাথলিন ব্যারির কথায়, সম্মতি হ'ল অত্যাচারের অস্তিত্ব সম্পর্কে ভাল বিভাজন রড নয় এবং লঙ্ঘনের পক্ষে সম্মতি নিপীড়নের সত্যতা। " অ্যান্ড্রিয়া ডকওয়ারিন ১৯৯২ সালে লিখেছিলেন:
পতিতাবৃত্তি এবং নিজেই একটি মহিলার শরীরের অপব্যবহার। আমরা যারা এটি বলি তাদের বিরুদ্ধে সরলচিন্তার অভিযোগ রয়েছে কিন্তু বেশ্যাবৃত্তি খুব সহজ। ... বেশ্যাবৃত্তিতে কোনও মহিলা পুরোপুরি থাকে না। বেশ্যাবৃত্তিতে নারীর দেহগুলি যেভাবে ব্যবহৃত হয় এবং এটির শেষে, বা এর মাঝামাঝি বা এটির শুরুতে কাছাকাছি একটি পুরো মানবকে ব্যবহার করা অসম্ভব। এটা অসম্ভব. এবং পরে কোনও মহিলার আরোগ্য হবে না।
তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন যে "মহিলাদের জন্য পতিতাবৃত্তি ও সাম্য একই সাথে থাকতে পারে না" এবং পতিতাবৃত্তি নির্মূল করার জন্য "আমাদের অবশ্যই পুরুষদের যৌন পরিতোষের জন্য মেয়েদের এবং মহিলাদের দেহগুলির অবমাননাকর বিক্রয় এবং ক্রয় বন্ধ করার জন্য শব্দ এবং আইন ব্যবহার করার উপায় খুঁজে নিতে হবে।" | "মহিলাদের জন্য পতিতাবৃত্তি ও সাম্য একই সাথে থাকতে পারে না",কার উক্তি? | {
"answer_start": [
1194,
1194
],
"text": [
"অ্যান্ড্রিয়া ডকওয়ারিন",
"অ্যান্ড্রিয়া ডকওয়ারিন"
]
} |
bn_wiki_2522_04 | চরমপন্থী নারীবাদ | র্যাডিকাল ফেমিনিস্টরা যুক্তি দেখান যে বেশিরভাগ মহিলা যারা পতিতা হয়ে থাকে তারা এক জালিমূলক, মানব পাচার, দারিদ্র্য, মাদকাসক্তি, বা শিশু যৌন নির্যাতনের মতো ট্রমা দ্বারা বাধ্য হয়। সর্বনিম্ন আর্থ-সামাজিক শ্রেণীর মহিলারা — দরিদ্র মহিলা, নিম্ন স্তরের শিক্ষার নারী, সর্বাধিক সুবিধাবঞ্চিত বর্ণ ও জাতিগত সংখ্যালঘু নারীরা — সারা বিশ্বে বেশ্যাবৃত্তিতে বেশি প্রতিনিধিত্ব করা হয়। ক্যাথরিন ম্যাককিনন জিজ্ঞাসা করেছিলেন: "বেশ্যাবৃত্তি যদি নিখরচায় পছন্দ হয় তবে সবচেয়ে কম পছন্দের মহিলাগুলি কেন এটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায়?" বেশ্যাবৃত্তির সাথে জড়িত ৪৫ জনের এক গবেষণায় বেশিরভাগ পতিতাদের ভোট দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে যে তারা তাদের জীবনের একটি কঠিন সময় ছিল, এবং সর্বাধিক পেশা ছেড়ে যেতে চেয়েছিলেন।
ম্যাককিনন যুক্তি দিয়েছিলেন যে "বেশ্যাবৃত্তিতে মহিলারা পুরুষদের সাথে যৌন মিলন করে তারা অন্যথায় কখনই যৌনমিলন করতে পারে না। অর্থ এইভাবে বাহিনীর রূপ হিসাবে কাজ করে, সম্মতি হিসাবে নয়। এটি শারীরিক শক্তি ধর্ষণের মতো কাজ করে।" তারা বিশ্বাস করে যে কোনও ব্যক্তিকে তাদের নিজের নিপীড়নের সাথে সত্যই সম্মতি জানানো যায় না এবং অন্যের নিপীড়নের সাথে কারওরও সম্মতির অধিকার থাকা উচিত নয়। ক্যাথলিন ব্যারির কথায়, সম্মতি হ'ল অত্যাচারের অস্তিত্ব সম্পর্কে ভাল বিভাজন রড নয় এবং লঙ্ঘনের পক্ষে সম্মতি নিপীড়নের সত্যতা। " অ্যান্ড্রিয়া ডকওয়ারিন ১৯৯২ সালে লিখেছিলেন:
পতিতাবৃত্তি এবং নিজেই একটি মহিলার শরীরের অপব্যবহার। আমরা যারা এটি বলি তাদের বিরুদ্ধে সরলচিন্তার অভিযোগ রয়েছে কিন্তু বেশ্যাবৃত্তি খুব সহজ। ... বেশ্যাবৃত্তিতে কোনও মহিলা পুরোপুরি থাকে না। বেশ্যাবৃত্তিতে নারীর দেহগুলি যেভাবে ব্যবহৃত হয় এবং এটির শেষে, বা এর মাঝামাঝি বা এটির শুরুতে কাছাকাছি একটি পুরো মানবকে ব্যবহার করা অসম্ভব। এটা অসম্ভব. এবং পরে কোনও মহিলার আরোগ্য হবে না।
তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন যে "মহিলাদের জন্য পতিতাবৃত্তি ও সাম্য একই সাথে থাকতে পারে না" এবং পতিতাবৃত্তি নির্মূল করার জন্য "আমাদের অবশ্যই পুরুষদের যৌন পরিতোষের জন্য মেয়েদের এবং মহিলাদের দেহগুলির অবমাননাকর বিক্রয় এবং ক্রয় বন্ধ করার জন্য শব্দ এবং আইন ব্যবহার করার উপায় খুঁজে নিতে হবে।" | কত সালে মিস আমেরিকা প্রতিযোগিতার বিরুদ্ধে নারীবাদীরা প্রতিবাদ করেছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2996_03 | বাংলাদেশী পাসপোর্ট | বাংলাদেশী পাসপোর্ট হল একটি আইসিএও অনুগামী, মেশিন রিডেবল এবং বায়োমেট্রিক ই-পাসপোর্ট পাসপোর্টধারীর দ্বারা বিদেশে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে জারি করা হয় এমন পরিচয়পত্র । বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ যে দেশ সমস্ত যোগ্য নাগরিকের জন্য ই-পাসপোর্ট ইস্যু করেছে। পাসপোর্ট পুস্তিকাটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর উৎপাদন, মুদ্রণ এবং জারি করে। ই-পাসপোর্টে বৈদ্যুতিক মাইক্রোপ্রসেসর চিপ এম্বেসড করা রয়েছে। ই-পাসপোর্টটিতে পাতলা ঝিল্লি স্তরে এম্বেসড হলোগ্রাফিক চিত্রসহ একত্রিশটি আলাদা সুরক্ষা বৈশিষ্ট্য যুক্ত রয়েছে। এই সুরক্ষা বৈশিষ্ট্য আলোর নিচে রঙ পরিবর্তন করে এবং চলন্ত হিসাবে প্রদর্শিত হয়।এছাড়া ইসরাইল ব্যতীত পৃথিবীর যেকোনো দেশে বাংলাদেশী পাসপোর্ট ব্যবহার যোগ্য। ই-পাসপোর্টধারীর ডেমোগ্রাফিক এবং বায়োমেট্রিক তথ্য, যেমন দশটি আঙুলের ফিঙ্গারপ্রিন্ট, আইরিস স্ক্যান, মুখের রঙিন ছবি এবং ডিজিটাল স্বাক্ষর ই-পাসপোর্টে চিপে সংরক্ষণ করা হয়। আবেদনকারীর বয়সের উপর নির্ভর করে, ই-পাসপোর্টটি পাঁচ বছর বা দশ বছরের জন্য বৈধ করা হয় এবং এটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার বা এর বিদেশী কূটনৈতিক মিশনের মাধ্যমে জন্মগতভাবে নাগরিকদের বংশোদ্ভূত বা সরাসরি নাগরিকদের মধ্যে যোগ্য বাংলাদেশী নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়।
বাংলাদেশ সরকার তিন ধরনের পাসপোর্ট ইস্যু করে। এর মধ্যে একটি লাল মলাট যা কূটনৈতিক পাসপোর্ট; নীল মলাট যা দাপ্তরিক পাসপোর্ট; এবং সবুজ মলাট যা নিয়মিত বা সাধারণ পাসপোর্ট। পাসপোর্টের মলাট টিয়ার প্রুফ টেক্সটাইল উপাদান দিয়ে তৈরি যা রাসায়নিক, ঘাম, স্যাঁতসেঁতে এবং তাপ প্রতিরোধী। কূটনৈতিক পাসপোর্ট কেবল বাংলাদেশের কূটনীতিকদের দেওয়া হয়। সরকারী পাসপোর্ট কেবলমাত্র বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী, সরকারী কর্মকর্তা এবং দূতদের দেওয়া হয়। বাংলাদেশের অন্যান্য নাগরিকদের নিয়মিত বা সাধারণ পাসপোর্ট দেওয়া হয়। সকল পাসপোর্ট পরিবেশ বান্ধব উপকরণ দিয়ে তৈরি। এটি পাসপোর্টের সমস্ত ফাঁকা ভিসা পৃষ্ঠার সাথে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক চিহ্ন এবং বভবনের চিত্র। পাশাপাশি জনপ্রিয় বাংলাদেশী পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য তাদের নাম বাংলা এবং ইংরেজি উভয় ক্ষেত্রেই নকশা করা হয়। পাসপোর্টের পৃষ্ঠা নম্বর দ্বিভাষিক - বাংলা এবং ইংরেজি উভয় ক্ষেত্রেই লেখা হয়। | বাংলাদেশ সরকার কত ধরনের পাসপোর্ট ইস্যু করে ? | {
"answer_start": [
1127,
1127
],
"text": [
"তিন",
"তিন"
]
} |
bn_wiki_2922_01 | বাংলাদেশের অর্থনীতি | একাত্তরের স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক খাতের অবদানের উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে। যদিও ১৯৯০ এর দশকে অর্থনীতি ব্যাপকভাবে উন্নতি লাভ করেছে, দক্ষিণ এশিয়ায় বিদেশি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনও ভুগছে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন উদ্যোগ এর অদক্ষতার মতো বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় বাধা থাকা সত্ত্বেও দ্রুত বর্ধমান শ্রমশক্তি যা কৃষিক্ষেত্র, অপর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ, এবং ধীর প্রয়োগ অর্থনৈতিক সংস্কার, বাংলাদেশ বিদেশী বিনিয়োগকারীদের জন্য আবহাওয়ার উন্নতি এবং মূলধন বাজার এর উদারকরণের কিছুটা অগ্রগতি করেছে, উদাহরণস্বরূপ, এটি তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য বিদেশী সংস্থাগুলির সাথে আলোচনা করেছে, রান্নার গ্যাসের দেশব্যাপী বিতরণকে আরও ভাল করেছে এবং প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইন এবং বিদ্যুৎ কেন্দ্র এর নির্মাণ শুরু করেছে। আমলাতন্ত্র, পাবলিক সেক্টর ইউনিয়ন এবং অন্যান্য স্বার্থান্বেষী স্বার্থ গোষ্ঠীগুলির বিরোধিতার কারণে অন্যান্য অর্থনৈতিক সংস্কারের অগ্রগতি থমকে আছে।
১৯৯৮ সালের বিশেষত মারাত্মক বন্যার ফলে আন্তর্জাতিক সহায়তা প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছিল। এখনও অবধি বিশ্বব্যাপী আর্থিক সঙ্কট অর্থনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেনি, গত কয়েক দশকে বৈদেশিক সহায়তা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পেয়েছে তবে অর্থনীতিবিদরা এটিকে একটি হিসাবে দেখছেন স্বনির্ভরতার জন্য শুভ লক্ষণ। রফতানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহে নাটকীয় প্রবৃদ্ধি হয়েছে যা অর্থনীতির হার স্থিতিশীলভাবে প্রসারিত করতে সহায়তা করেছে।
১৯৭৫ সাল থেকে বাংলাদেশ জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশগুলির (এলডিসি) তালিকায় রয়েছে। বাংলাদেশ মার্চ, ২০১৮ সালে একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে স্বীকৃতি পাওয়ার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করেছে। বাংলাদেশের মোট জাতীয় আয় (জিএনআই) মাথা পিছু ২,০১০ ডলার|
বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি আসে প্রধানত ৫ টি খাত (উৎপাদন, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসা, পরিবহন, নির্মাণ এবং কৃষি) থেকে এবং গত অর্থবছরে (২০১৮-১৯) জিডিপিতে ৬৭ শতাংশ (সাড়ে সাত লাখ কোটি টাকা) অবদান রেখেছে এই খাতগুলি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এর তথ্যানুসারে গত অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮.১৫ %, স্থিরমূল্যে যা ১১,০৫,৭৯৩ কোটি টাকা।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্রমান্বয়ে কৃষির তুলনার 'সেবা' ও 'শিল্প' খাত থেকে বাংলাদেশ বেশি পরিমাণে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করে আসছে। ২০১৮ সালের তথ্যানুসারে 'সেবা', 'শিল্প' ও কৃষি খাতে বাংলাদেশের জিডিপি যথাক্রমে ৫২.১১; ৩৩.৬৬ এবং ১৪.২৩%। | একাত্তরের স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ কোন খাতের অবদানের উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে? | {
"answer_start": [
38,
38
],
"text": [
"অর্থনৈতিক",
"অর্থনৈতিক"
]
} |
bn_wiki_2922_02 | বাংলাদেশের অর্থনীতি | একাত্তরের স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক খাতের অবদানের উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে। যদিও ১৯৯০ এর দশকে অর্থনীতি ব্যাপকভাবে উন্নতি লাভ করেছে, দক্ষিণ এশিয়ায় বিদেশি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনও ভুগছে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন উদ্যোগ এর অদক্ষতার মতো বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় বাধা থাকা সত্ত্বেও দ্রুত বর্ধমান শ্রমশক্তি যা কৃষিক্ষেত্র, অপর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ, এবং ধীর প্রয়োগ অর্থনৈতিক সংস্কার, বাংলাদেশ বিদেশী বিনিয়োগকারীদের জন্য আবহাওয়ার উন্নতি এবং মূলধন বাজার এর উদারকরণের কিছুটা অগ্রগতি করেছে, উদাহরণস্বরূপ, এটি তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য বিদেশী সংস্থাগুলির সাথে আলোচনা করেছে, রান্নার গ্যাসের দেশব্যাপী বিতরণকে আরও ভাল করেছে এবং প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইন এবং বিদ্যুৎ কেন্দ্র এর নির্মাণ শুরু করেছে। আমলাতন্ত্র, পাবলিক সেক্টর ইউনিয়ন এবং অন্যান্য স্বার্থান্বেষী স্বার্থ গোষ্ঠীগুলির বিরোধিতার কারণে অন্যান্য অর্থনৈতিক সংস্কারের অগ্রগতি থমকে আছে।
১৯৯৮ সালের বিশেষত মারাত্মক বন্যার ফলে আন্তর্জাতিক সহায়তা প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছিল। এখনও অবধি বিশ্বব্যাপী আর্থিক সঙ্কট অর্থনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেনি, গত কয়েক দশকে বৈদেশিক সহায়তা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পেয়েছে তবে অর্থনীতিবিদরা এটিকে একটি হিসাবে দেখছেন স্বনির্ভরতার জন্য শুভ লক্ষণ। রফতানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহে নাটকীয় প্রবৃদ্ধি হয়েছে যা অর্থনীতির হার স্থিতিশীলভাবে প্রসারিত করতে সহায়তা করেছে।
১৯৭৫ সাল থেকে বাংলাদেশ জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশগুলির (এলডিসি) তালিকায় রয়েছে। বাংলাদেশ মার্চ, ২০১৮ সালে একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে স্বীকৃতি পাওয়ার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করেছে। বাংলাদেশের মোট জাতীয় আয় (জিএনআই) মাথা পিছু ২,০১০ ডলার|
বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি আসে প্রধানত ৫ টি খাত (উৎপাদন, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসা, পরিবহন, নির্মাণ এবং কৃষি) থেকে এবং গত অর্থবছরে (২০১৮-১৯) জিডিপিতে ৬৭ শতাংশ (সাড়ে সাত লাখ কোটি টাকা) অবদান রেখেছে এই খাতগুলি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এর তথ্যানুসারে গত অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮.১৫ %, স্থিরমূল্যে যা ১১,০৫,৭৯৩ কোটি টাকা।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্রমান্বয়ে কৃষির তুলনার 'সেবা' ও 'শিল্প' খাত থেকে বাংলাদেশ বেশি পরিমাণে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করে আসছে। ২০১৮ সালের তথ্যানুসারে 'সেবা', 'শিল্প' ও কৃষি খাতে বাংলাদেশের জিডিপি যথাক্রমে ৫২.১১; ৩৩.৬৬ এবং ১৪.২৩%। | দক্ষিণ এশিয়ায় বিদেশি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে কোন দেশ এখনও ভুগছে? | {
"answer_start": [
29,
29
],
"text": [
"বাংলাদেশ",
"বাংলাদেশ"
]
} |
bn_wiki_2922_03 | বাংলাদেশের অর্থনীতি | একাত্তরের স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক খাতের অবদানের উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে। যদিও ১৯৯০ এর দশকে অর্থনীতি ব্যাপকভাবে উন্নতি লাভ করেছে, দক্ষিণ এশিয়ায় বিদেশি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনও ভুগছে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন উদ্যোগ এর অদক্ষতার মতো বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় বাধা থাকা সত্ত্বেও দ্রুত বর্ধমান শ্রমশক্তি যা কৃষিক্ষেত্র, অপর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ, এবং ধীর প্রয়োগ অর্থনৈতিক সংস্কার, বাংলাদেশ বিদেশী বিনিয়োগকারীদের জন্য আবহাওয়ার উন্নতি এবং মূলধন বাজার এর উদারকরণের কিছুটা অগ্রগতি করেছে, উদাহরণস্বরূপ, এটি তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য বিদেশী সংস্থাগুলির সাথে আলোচনা করেছে, রান্নার গ্যাসের দেশব্যাপী বিতরণকে আরও ভাল করেছে এবং প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইন এবং বিদ্যুৎ কেন্দ্র এর নির্মাণ শুরু করেছে। আমলাতন্ত্র, পাবলিক সেক্টর ইউনিয়ন এবং অন্যান্য স্বার্থান্বেষী স্বার্থ গোষ্ঠীগুলির বিরোধিতার কারণে অন্যান্য অর্থনৈতিক সংস্কারের অগ্রগতি থমকে আছে।
১৯৯৮ সালের বিশেষত মারাত্মক বন্যার ফলে আন্তর্জাতিক সহায়তা প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছিল। এখনও অবধি বিশ্বব্যাপী আর্থিক সঙ্কট অর্থনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেনি, গত কয়েক দশকে বৈদেশিক সহায়তা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পেয়েছে তবে অর্থনীতিবিদরা এটিকে একটি হিসাবে দেখছেন স্বনির্ভরতার জন্য শুভ লক্ষণ। রফতানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহে নাটকীয় প্রবৃদ্ধি হয়েছে যা অর্থনীতির হার স্থিতিশীলভাবে প্রসারিত করতে সহায়তা করেছে।
১৯৭৫ সাল থেকে বাংলাদেশ জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশগুলির (এলডিসি) তালিকায় রয়েছে। বাংলাদেশ মার্চ, ২০১৮ সালে একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে স্বীকৃতি পাওয়ার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করেছে। বাংলাদেশের মোট জাতীয় আয় (জিএনআই) মাথা পিছু ২,০১০ ডলার|
বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি আসে প্রধানত ৫ টি খাত (উৎপাদন, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসা, পরিবহন, নির্মাণ এবং কৃষি) থেকে এবং গত অর্থবছরে (২০১৮-১৯) জিডিপিতে ৬৭ শতাংশ (সাড়ে সাত লাখ কোটি টাকা) অবদান রেখেছে এই খাতগুলি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এর তথ্যানুসারে গত অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮.১৫ %, স্থিরমূল্যে যা ১১,০৫,৭৯৩ কোটি টাকা।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্রমান্বয়ে কৃষির তুলনার 'সেবা' ও 'শিল্প' খাত থেকে বাংলাদেশ বেশি পরিমাণে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করে আসছে। ২০১৮ সালের তথ্যানুসারে 'সেবা', 'শিল্প' ও কৃষি খাতে বাংলাদেশের জিডিপি যথাক্রমে ৫২.১১; ৩৩.৬৬ এবং ১৪.২৩%। | ১৯৯৮ সালে আন্তর্জাতিক সহায়তা প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছিল কেন? | {
"answer_start": [
871,
871
],
"text": [
"মারাত্মক বন্যার ফলে",
"মারাত্মক বন্যার ফলে"
]
} |
bn_wiki_2922_04 | বাংলাদেশের অর্থনীতি | একাত্তরের স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক খাতের অবদানের উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে। যদিও ১৯৯০ এর দশকে অর্থনীতি ব্যাপকভাবে উন্নতি লাভ করেছে, দক্ষিণ এশিয়ায় বিদেশি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনও ভুগছে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন উদ্যোগ এর অদক্ষতার মতো বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় বাধা থাকা সত্ত্বেও দ্রুত বর্ধমান শ্রমশক্তি যা কৃষিক্ষেত্র, অপর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ, এবং ধীর প্রয়োগ অর্থনৈতিক সংস্কার, বাংলাদেশ বিদেশী বিনিয়োগকারীদের জন্য আবহাওয়ার উন্নতি এবং মূলধন বাজার এর উদারকরণের কিছুটা অগ্রগতি করেছে, উদাহরণস্বরূপ, এটি তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য বিদেশী সংস্থাগুলির সাথে আলোচনা করেছে, রান্নার গ্যাসের দেশব্যাপী বিতরণকে আরও ভাল করেছে এবং প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইন এবং বিদ্যুৎ কেন্দ্র এর নির্মাণ শুরু করেছে। আমলাতন্ত্র, পাবলিক সেক্টর ইউনিয়ন এবং অন্যান্য স্বার্থান্বেষী স্বার্থ গোষ্ঠীগুলির বিরোধিতার কারণে অন্যান্য অর্থনৈতিক সংস্কারের অগ্রগতি থমকে আছে।
১৯৯৮ সালের বিশেষত মারাত্মক বন্যার ফলে আন্তর্জাতিক সহায়তা প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছিল। এখনও অবধি বিশ্বব্যাপী আর্থিক সঙ্কট অর্থনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেনি, গত কয়েক দশকে বৈদেশিক সহায়তা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পেয়েছে তবে অর্থনীতিবিদরা এটিকে একটি হিসাবে দেখছেন স্বনির্ভরতার জন্য শুভ লক্ষণ। রফতানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহে নাটকীয় প্রবৃদ্ধি হয়েছে যা অর্থনীতির হার স্থিতিশীলভাবে প্রসারিত করতে সহায়তা করেছে।
১৯৭৫ সাল থেকে বাংলাদেশ জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশগুলির (এলডিসি) তালিকায় রয়েছে। বাংলাদেশ মার্চ, ২০১৮ সালে একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে স্বীকৃতি পাওয়ার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করেছে। বাংলাদেশের মোট জাতীয় আয় (জিএনআই) মাথা পিছু ২,০১০ ডলার|
বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি আসে প্রধানত ৫ টি খাত (উৎপাদন, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসা, পরিবহন, নির্মাণ এবং কৃষি) থেকে এবং গত অর্থবছরে (২০১৮-১৯) জিডিপিতে ৬৭ শতাংশ (সাড়ে সাত লাখ কোটি টাকা) অবদান রেখেছে এই খাতগুলি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এর তথ্যানুসারে গত অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮.১৫ %, স্থিরমূল্যে যা ১১,০৫,৭৯৩ কোটি টাকা।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্রমান্বয়ে কৃষির তুলনার 'সেবা' ও 'শিল্প' খাত থেকে বাংলাদেশ বেশি পরিমাণে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করে আসছে। ২০১৮ সালের তথ্যানুসারে 'সেবা', 'শিল্প' ও কৃষি খাতে বাংলাদেশের জিডিপি যথাক্রমে ৫২.১১; ৩৩.৬৬ এবং ১৪.২৩%। | কত সাল থেকে বাংলাদেশ জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশগুলির (এলডিসি) তালিকায় রয়েছে? | {
"answer_start": [
1249,
1249
],
"text": [
"১৯৭৫",
"১৯৭৫"
]
} |
bn_wiki_2282_01 | ইয়োডা | ইয়োডা হলেন স্টার ওয়ার্স ইউনিভার্সের একজন কাল্পনিক চরিত্র, যার প্রথম আবির্ভাব ঘটে ১৯৮০ সালের দি এম্পায়ার স্ট্রাইকস ব্যাক চলচ্চিত্রে। তিনি খর্বাকৃতির, সবুজ রংধারী মনুষ্যরূপী ভিনগ্রহী এবং অসাধারণ ক্ষমতাবলে দ্য ফোর্সকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। মূল ট্রিলজিতে জেডাই মাস্টার ওবি-ওয়ান কেনোবি ইয়োডাকে নিজের প্রশিক্ষক হিসেবে বর্ণনা করেন, সেই সাথে লুক স্কাইওয়াকারকে ইয়োডার কাছ থেকে জেডাই প্রশিক্ষণ নিতে বলেন। লুক সেই মোতাবেক কাজ করেন এবং পরবর্তীতে গ্যালাক্টিক এম্পায়ারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সেই প্রশিক্ষণ কাজে লাগান। রিটার্ন অফ দ্য জেডাই চলচ্চিত্রে ইয়োডার পুনরাগমন ঘটে, যেখানে তিনি নিজের বয়স ৯০০ বছর বলে দাবি করেন। সেই দাবিমতে, তিনি স্টার ওয়ার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত চরিত্র।
মূল ট্রিলজির এক প্রজন্ম আগের কাহিনী, প্রিক্যুয়েল ট্রিলজি অনুযায়ী, ইয়োডা হলেন জেডাই অর্ডারের সবচেয়ে ক্ষমতাধর সদস্য এবং ক্লোন ওয়ার্স চলাকালীন সময়ে ক্লোন ট্রুপারদের সেনাধ্যক্ষ। এমনকি জেডাই শিশুরা জেডাই মাস্টারের দায়িত্ব পাওয়ার আগ পর্যন্ত ইয়োডার কাছ থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকে।
ইয়োডার অজানা প্রজাতির দলভুক্ত আরও দু’জন চরিত্র সম্পর্কে জানা যায়, যদিও তারা ইয়োডার পরিবারের অন্তর্ভুক্ত নয়। ইয়েডল (যিনি একজন জেডাই মাস্টার হিসেবে প্রিক্যুয়েল ট্রিলজির স্টার ওয়ার্স: এপিসোড ১ – দ্য ফ্যান্টম মিনেস চলচ্চিত্রে উপস্থিত ছিলেন) এবং দ্য ম্যান্ডেলরিয়ানের চরিত্র "দ্য চাইল্ড" (ভক্তরা ‘শিশু ইয়োডা’ নামে ডাকে)। ইয়োডার প্রজাতির ব্যাপারে খুবই সামান্য পরিমাণে জানা যায়, যদিও তিনজনের প্রত্যেকেই দ্য ফোর্সকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। | ইয়োডা কে? | {
"answer_start": [
12,
12
],
"text": [
"স্টার ওয়ার্স ইউনিভার্সের একজন কাল্পনিক চরিত্র",
"স্টার ওয়ার্স ইউনিভার্সের একজন কাল্পনিক চরিত্র"
]
} |
bn_wiki_2282_03 | ইয়োডা | ইয়োডা হলেন স্টার ওয়ার্স ইউনিভার্সের একজন কাল্পনিক চরিত্র, যার প্রথম আবির্ভাব ঘটে ১৯৮০ সালের দি এম্পায়ার স্ট্রাইকস ব্যাক চলচ্চিত্রে। তিনি খর্বাকৃতির, সবুজ রংধারী মনুষ্যরূপী ভিনগ্রহী এবং অসাধারণ ক্ষমতাবলে দ্য ফোর্সকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। মূল ট্রিলজিতে জেডাই মাস্টার ওবি-ওয়ান কেনোবি ইয়োডাকে নিজের প্রশিক্ষক হিসেবে বর্ণনা করেন, সেই সাথে লুক স্কাইওয়াকারকে ইয়োডার কাছ থেকে জেডাই প্রশিক্ষণ নিতে বলেন। লুক সেই মোতাবেক কাজ করেন এবং পরবর্তীতে গ্যালাক্টিক এম্পায়ারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সেই প্রশিক্ষণ কাজে লাগান। রিটার্ন অফ দ্য জেডাই চলচ্চিত্রে ইয়োডার পুনরাগমন ঘটে, যেখানে তিনি নিজের বয়স ৯০০ বছর বলে দাবি করেন। সেই দাবিমতে, তিনি স্টার ওয়ার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত চরিত্র।
মূল ট্রিলজির এক প্রজন্ম আগের কাহিনী, প্রিক্যুয়েল ট্রিলজি অনুযায়ী, ইয়োডা হলেন জেডাই অর্ডারের সবচেয়ে ক্ষমতাধর সদস্য এবং ক্লোন ওয়ার্স চলাকালীন সময়ে ক্লোন ট্রুপারদের সেনাধ্যক্ষ। এমনকি জেডাই শিশুরা জেডাই মাস্টারের দায়িত্ব পাওয়ার আগ পর্যন্ত ইয়োডার কাছ থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকে।
ইয়োডার অজানা প্রজাতির দলভুক্ত আরও দু’জন চরিত্র সম্পর্কে জানা যায়, যদিও তারা ইয়োডার পরিবারের অন্তর্ভুক্ত নয়। ইয়েডল (যিনি একজন জেডাই মাস্টার হিসেবে প্রিক্যুয়েল ট্রিলজির স্টার ওয়ার্স: এপিসোড ১ – দ্য ফ্যান্টম মিনেস চলচ্চিত্রে উপস্থিত ছিলেন) এবং দ্য ম্যান্ডেলরিয়ানের চরিত্র "দ্য চাইল্ড" (ভক্তরা ‘শিশু ইয়োডা’ নামে ডাকে)। ইয়োডার প্রজাতির ব্যাপারে খুবই সামান্য পরিমাণে জানা যায়, যদিও তিনজনের প্রত্যেকেই দ্য ফোর্সকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। | তার প্রথম আবির্ভাব ঘটে কোন চলচ্চিত্রে? | {
"answer_start": [
94,
94
],
"text": [
"দি এম্পায়ার স্ট্রাইকস ব্যাক",
"দি এম্পায়ার স্ট্রাইকস ব্যাক"
]
} |
bn_wiki_2282_05 | ইয়োডা | ইয়োডা হলেন স্টার ওয়ার্স ইউনিভার্সের একজন কাল্পনিক চরিত্র, যার প্রথম আবির্ভাব ঘটে ১৯৮০ সালের দি এম্পায়ার স্ট্রাইকস ব্যাক চলচ্চিত্রে। তিনি খর্বাকৃতির, সবুজ রংধারী মনুষ্যরূপী ভিনগ্রহী এবং অসাধারণ ক্ষমতাবলে দ্য ফোর্সকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। মূল ট্রিলজিতে জেডাই মাস্টার ওবি-ওয়ান কেনোবি ইয়োডাকে নিজের প্রশিক্ষক হিসেবে বর্ণনা করেন, সেই সাথে লুক স্কাইওয়াকারকে ইয়োডার কাছ থেকে জেডাই প্রশিক্ষণ নিতে বলেন। লুক সেই মোতাবেক কাজ করেন এবং পরবর্তীতে গ্যালাক্টিক এম্পায়ারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সেই প্রশিক্ষণ কাজে লাগান। রিটার্ন অফ দ্য জেডাই চলচ্চিত্রে ইয়োডার পুনরাগমন ঘটে, যেখানে তিনি নিজের বয়স ৯০০ বছর বলে দাবি করেন। সেই দাবিমতে, তিনি স্টার ওয়ার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত চরিত্র।
মূল ট্রিলজির এক প্রজন্ম আগের কাহিনী, প্রিক্যুয়েল ট্রিলজি অনুযায়ী, ইয়োডা হলেন জেডাই অর্ডারের সবচেয়ে ক্ষমতাধর সদস্য এবং ক্লোন ওয়ার্স চলাকালীন সময়ে ক্লোন ট্রুপারদের সেনাধ্যক্ষ। এমনকি জেডাই শিশুরা জেডাই মাস্টারের দায়িত্ব পাওয়ার আগ পর্যন্ত ইয়োডার কাছ থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকে।
ইয়োডার অজানা প্রজাতির দলভুক্ত আরও দু’জন চরিত্র সম্পর্কে জানা যায়, যদিও তারা ইয়োডার পরিবারের অন্তর্ভুক্ত নয়। ইয়েডল (যিনি একজন জেডাই মাস্টার হিসেবে প্রিক্যুয়েল ট্রিলজির স্টার ওয়ার্স: এপিসোড ১ – দ্য ফ্যান্টম মিনেস চলচ্চিত্রে উপস্থিত ছিলেন) এবং দ্য ম্যান্ডেলরিয়ানের চরিত্র "দ্য চাইল্ড" (ভক্তরা ‘শিশু ইয়োডা’ নামে ডাকে)। ইয়োডার প্রজাতির ব্যাপারে খুবই সামান্য পরিমাণে জানা যায়, যদিও তিনজনের প্রত্যেকেই দ্য ফোর্সকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। | ইয়োডার পুনরাগমন ঘটে কোন চলচ্চিত্রে? | {
"answer_start": [
510,
510
],
"text": [
"রিটার্ন অফ দ্য জেডাই চলচ্চিত্রে ইয়োডার পুনরাগমন ঘটে",
"রিটার্ন অফ দ্য জেডাই চলচ্চিত্রে ইয়োডার পুনরাগমন ঘটে"
]
} |
bn_wiki_2342_01 | তড়িৎ যুদ্ধ | বিদ্যুৎ নিয়ে এই যুদ্ধে দুই লাইটিং সিস্টেমের বৃদ্ধি বাড়ছে; চাপ বাতি এসি বিদ্যুৎ এবং ভাস্বর বাতি ডিসি বিদ্যুৎ এ চলমান। উভয়েই গ্যাস আলো সিস্টেমের জায়গা দখল করছিল, বড় এলাকা / রাস্তার আলোকে চাপ বাতির দিয়ে আলো জ্বালানো এবং ব্যবসা এবং আবাসিক গৃহমধ্যস্থে গ্যাস আলোর পরিবর্তে উজ্জ্বল ভাস্কর বাতির আলো।
চাপ বাতি
১৮৭০ এর দশকের শেষের দিকে, কেন্দ্রীয় উৎপাদন কেন্দ্র দ্বারা চালিত শহরগুলিতে চাপ বাতি সিস্টেমগুলি ইনস্টল করা শুরু হয়। চাপ বাতির আলো অত্যন্ত উজ্জ্বল এবং রাস্তায়, কারখানার এলাকা, বা বড় বিল্ডিং এর অভ্যন্তরে আলোকিত করতে সক্ষম। একাধিক সিরিজ-সংযুক্ত বাতিগুলোতে থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য আর্ক ল্যাম্প সিস্টেমগুলো উচ্চ ভোল্টেজ (৩,০০০ ভোল্টের উপরে) ব্যবহার করে, এবং কিছু এসি প্রবাহে ভালভাবে চলতে থাকে।
১৮৮০ সালের ডিসেম্বরে ব্রাশ ইলেকট্রিক কোম্পানি কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি কেন্দ্রীয় স্টেশন সহ বেশ কয়েকটি মার্কিন শহরগুলিতে বড় আকারের আর্ক লাইটিং সিস্টেম স্থাপনের লক্ষ্যে নিউ ইয়র্ক শহরের একটি ২-মাইল (৩.২ কিমি) দৈর্ঘ্য ব্রডওয়ে ৩,৫০০ – ভোল্ট বিক্ষোভের চাপ আলো সিস্টেম স্থাপন করা হয়। চাপ আলোড়নের অসুবিধাগুলি ছিল: এটি অধিক রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন, ঝাপসা, মিট্মিট করা, অগ্নিকাণ্ড ঘটানো, কেবলমাত্র বাইরে আলোকিত করার উপযুক্ত ছিল এবং উচ্চ ভোল্টেজের সাথে কাজ করা বিপজ্জনক ছিল। | বিদ্যুৎ নিয়ে এই যুদ্ধে কতটি লাইটিং সিস্টেমের বৃদ্ধি বাড়ছে? | {
"answer_start": [
24,
24
],
"text": [
"দুই",
"দুই"
]
} |
bn_wiki_1486_02 | মরুভূমি | মরুভূমি বলতে বোঝায় অত্যন্ত শুস্ক, বৃষ্টিবিরল ও অধিকাংশ ক্ষেত্রে বালি দিয়ে আবৃত অঞ্চল। মরুভূমি বসবাসের জন্য অত্যন্ত অনুপযোগী। মরুভূমির দিন ও রাতের তাপমাত্রার মধ্যে পার্থক্য খুব বেশি হয়। দিনে তাপমাত্রা অনেক বৃদ্ধি পায় রাতে সেই তাপমাত্রা অনেক কমে যায়। একসময় মরুভূমিগুলো বড় বড় পাথরে অস্তিত্ব ছিল। দিন ও রাতের মধ্যে তাপমাত্রার এই ব্যাপক তারতম্যের ফলে এসব পাথর প্রতিদিনই সংকোচন ও প্রসারিত হতে থাকে এবং গায়ে ফাটল দেখা দেয়। লক্ষ লক্ষ বছর ধরে এই প্রক্রিয়া চলতে থাকলে বৃহৎ পাথরখন্ডগুলো ক্রেমেই ভেঙে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত হয়ে বালুকণার আকার ধারণ করে। সাহারা মরুভূমি হল পৃথিবীর বৃহত্তম মরু এলাকা। মরুভূমিতে মরীচিকা দেখা যায় যা পর্যটকদের প্রায়শই বিভ্রান্তের মধ্যে ফেলে। মরুভূমির আবহাওয়া অত্যন্ত রূক্ষ হওয়ায় এখানে স্বাভাবিক গাছপালার অস্তিত্ব নেই। খরা সহিষ্ণু কিছু কাঁটা ও ঝোপ জাতীয় গাছ এখানে জন্মায়। এসব গাছপালার শিকড় মাটির অনেক নিচে প্রবেশ করে পানি সংগ্রহ করতে পারে। | পৃথিবীর বৃহত্তম মরু এলাকা কোনটি? | {
"answer_start": [
559,
559
],
"text": [
"সাহারা মরুভূমি",
"সাহারা মরুভূমি"
]
} |
bn_wiki_1486_04 | মরুভূমি | মরুভূমি বলতে বোঝায় অত্যন্ত শুস্ক, বৃষ্টিবিরল ও অধিকাংশ ক্ষেত্রে বালি দিয়ে আবৃত অঞ্চল। মরুভূমি বসবাসের জন্য অত্যন্ত অনুপযোগী। মরুভূমির দিন ও রাতের তাপমাত্রার মধ্যে পার্থক্য খুব বেশি হয়। দিনে তাপমাত্রা অনেক বৃদ্ধি পায় রাতে সেই তাপমাত্রা অনেক কমে যায়। একসময় মরুভূমিগুলো বড় বড় পাথরে অস্তিত্ব ছিল। দিন ও রাতের মধ্যে তাপমাত্রার এই ব্যাপক তারতম্যের ফলে এসব পাথর প্রতিদিনই সংকোচন ও প্রসারিত হতে থাকে এবং গায়ে ফাটল দেখা দেয়। লক্ষ লক্ষ বছর ধরে এই প্রক্রিয়া চলতে থাকলে বৃহৎ পাথরখন্ডগুলো ক্রেমেই ভেঙে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত হয়ে বালুকণার আকার ধারণ করে। সাহারা মরুভূমি হল পৃথিবীর বৃহত্তম মরু এলাকা। মরুভূমিতে মরীচিকা দেখা যায় যা পর্যটকদের প্রায়শই বিভ্রান্তের মধ্যে ফেলে। মরুভূমির আবহাওয়া অত্যন্ত রূক্ষ হওয়ায় এখানে স্বাভাবিক গাছপালার অস্তিত্ব নেই। খরা সহিষ্ণু কিছু কাঁটা ও ঝোপ জাতীয় গাছ এখানে জন্মায়। এসব গাছপালার শিকড় মাটির অনেক নিচে প্রবেশ করে পানি সংগ্রহ করতে পারে। | মরুভূমিতে কী পর্যটকদের প্রায়শই বিভ্রান্তের মধ্যে ফেলে? | {
"answer_start": [
122,
122
],
"text": [
"হ্যাঁ",
"হ্যাঁ"
]
} |
bn_wiki_1486_05 | মরুভূমি | মরুভূমি বলতে বোঝায় অত্যন্ত শুস্ক, বৃষ্টিবিরল ও অধিকাংশ ক্ষেত্রে বালি দিয়ে আবৃত অঞ্চল। মরুভূমি বসবাসের জন্য অত্যন্ত অনুপযোগী। মরুভূমির দিন ও রাতের তাপমাত্রার মধ্যে পার্থক্য খুব বেশি হয়। দিনে তাপমাত্রা অনেক বৃদ্ধি পায় রাতে সেই তাপমাত্রা অনেক কমে যায়। একসময় মরুভূমিগুলো বড় বড় পাথরে অস্তিত্ব ছিল। দিন ও রাতের মধ্যে তাপমাত্রার এই ব্যাপক তারতম্যের ফলে এসব পাথর প্রতিদিনই সংকোচন ও প্রসারিত হতে থাকে এবং গায়ে ফাটল দেখা দেয়। লক্ষ লক্ষ বছর ধরে এই প্রক্রিয়া চলতে থাকলে বৃহৎ পাথরখন্ডগুলো ক্রেমেই ভেঙে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত হয়ে বালুকণার আকার ধারণ করে। সাহারা মরুভূমি হল পৃথিবীর বৃহত্তম মরু এলাকা। মরুভূমিতে মরীচিকা দেখা যায় যা পর্যটকদের প্রায়শই বিভ্রান্তের মধ্যে ফেলে। মরুভূমির আবহাওয়া অত্যন্ত রূক্ষ হওয়ায় এখানে স্বাভাবিক গাছপালার অস্তিত্ব নেই। খরা সহিষ্ণু কিছু কাঁটা ও ঝোপ জাতীয় গাছ এখানে জন্মায়। এসব গাছপালার শিকড় মাটির অনেক নিচে প্রবেশ করে পানি সংগ্রহ করতে পারে। | মরুভূমির দিন ও রাতের তাপমাত্রার মধ্যে কত পার্থক্য হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1161_01 | গো এয়ার | গো এয়ার হলো মুম্বাই এ অবস্থিত, ভারতীয় কম দামী বিমান সংস্থাগুলোর মধ্যে একটি। এই বিমান সংস্থাটি নভেম্বর, ২০০৫ সালে তাদের অপারেশন শুরু করে। জানুয়ারী, ২০১৪ তে শেয়ার বাজারের গণনা অনুযায়ী এটি ভারতবর্ষের পঞ্চম বৃহত্তম বিমান পরিবহন সংস্থা। ১৪০টি দৈনিক উড়ান এবং আন্দাজ ৯৭৫টি সাপ্তাহিক উড়ান নিয়ে এই বিমান সংস্থাটি ২২টি শহরে গার্হস্থ্য যাত্রী সেবা পরিচালনা করে। মুম্বাই এর ছত্রপতি শিবাজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং নিউ দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এ এই বিমান সংস্থার কেন্দ্র অবস্থিত। | গো এয়ার কত সনে তাদের অপারেশন শুরু করে? | {
"answer_start": [
107,
107
],
"text": [
"২০০৫ ",
"২০০৫"
]
} |
bn_wiki_1161_05 | গো এয়ার | গো এয়ার হলো মুম্বাই এ অবস্থিত, ভারতীয় কম দামী বিমান সংস্থাগুলোর মধ্যে একটি। এই বিমান সংস্থাটি নভেম্বর, ২০০৫ সালে তাদের অপারেশন শুরু করে। জানুয়ারী, ২০১৪ তে শেয়ার বাজারের গণনা অনুযায়ী এটি ভারতবর্ষের পঞ্চম বৃহত্তম বিমান পরিবহন সংস্থা। ১৪০টি দৈনিক উড়ান এবং আন্দাজ ৯৭৫টি সাপ্তাহিক উড়ান নিয়ে এই বিমান সংস্থাটি ২২টি শহরে গার্হস্থ্য যাত্রী সেবা পরিচালনা করে। মুম্বাই এর ছত্রপতি শিবাজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং নিউ দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এ এই বিমান সংস্থার কেন্দ্র অবস্থিত। | গো এয়ার কয়টি শহরে গার্হস্থ্য যাত্রী সেবা প্রদান করে? | {
"answer_start": [
314
],
"text": [
"২২"
]
} |
bn_wiki_0823_01 | সাবমেরিন কমিউনিকেশন্স ক্যাবল | সাবমেরিন কমিউনিকেশন্স কেবল বা সাবমেরিন ক্যাবল সিস্টেম, এমন ধরনের সিস্টেম যা সমুদ্রের নিচ দিয়ে বিভিন্ন দেশের মধ্যে টেলিযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করে ৷
এটি একটি ভিন্নধর্মী টেলিযোগাযোগ মাধ্যম । রেডিও ট্রান্সমিশনের মাধ্যমে ইথারে ছুঁড়ে দেয়া তথ্য আয়নোস্ফিয়ার হয়ে আমাদের কাছে ফেরত আসে। সাধারণত দ্রুত যোগাযোগের জন্য খুঁটির মাধ্যমে তার স্থাপন করা হয়। এটি একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে সম্ভব। কিন্তু মহাদেশ থেকে মহাদেশে যোগাযোগের জন্য সমুদ্রের নিচ দিয়ে তারের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করা হয়। গভীরতার সাথে তুলনা করতে গিয়েই সাবমেরিনের সাথে মিল রেখে নাম দেয়া হয়েছে সাবমেরিন ক্যাবল। গতানুগতিক মহাকাশের স্যাটেলাইট যোগাযোগ পদ্ধতির বিকল্প হিসেবে সাগরতল দিয়ে একদেশ দেশ থেকে আরেক দেশ কিংবা এক মহাদেশ থেকে আরেক মহাদেশে পর্যন্ত যে বিস্তৃত অত্যন্ত দ্রুতগতি সম্পন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে তাকে আমরা সাবমেরিন ক্যাবল বলে থাকি ৷ মূলত সাগরতল বা সাবমেরিন থেকেই এই ক্যাবলটির নামকরণ হয়েছে ৷ ১৮৫০ সালে সর্বপ্রথম ফরাসী সরকার এই ধরনের ক্যাবল স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিল যা ফ্রান্স এবং ইংল্যান্ডের মধ্যেকার ইংলিশ চ্যানেলের তল দিয়ে দুই দেশের টেলিগ্রাফ সংযোগের উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল, যদিও প্রথম চেষ্টায় তা বিফল হয়েছিল ৷ পরবর্তিতে ১৮৫৩ সালে সফলভাবে স্থাপন করা সম্ভব হয়েছিল ৷ ঐসময় যদিও কপার এর তার ব্যবহৃত হত তবে বর্তমান সময়ের সাবমেরিন ক্যাবল ব্যবস্থায় আমরা অপটিক্যাল ফাইবার বা আলোক তন্তুর বহুল ব্যবহার দেখতে পাই যা অত্যন্ত দ্রুতগতির এবং একই সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যম যেমন ইন্টারনেট, টেলিযোগাযোগ, বিপুল পরিমান অডিও বা ভিডিওর তথ্য বিনিময় সম্ভব ৷ | কতো সালে সর্বপ্রথম সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়? | {
"answer_start": [
870,
870
],
"text": [
"১৮৫০",
"১৮৫০"
]
} |
bn_wiki_0823_02 | সাবমেরিন কমিউনিকেশন্স ক্যাবল | সাবমেরিন কমিউনিকেশন্স কেবল বা সাবমেরিন ক্যাবল সিস্টেম, এমন ধরনের সিস্টেম যা সমুদ্রের নিচ দিয়ে বিভিন্ন দেশের মধ্যে টেলিযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করে ৷
এটি একটি ভিন্নধর্মী টেলিযোগাযোগ মাধ্যম । রেডিও ট্রান্সমিশনের মাধ্যমে ইথারে ছুঁড়ে দেয়া তথ্য আয়নোস্ফিয়ার হয়ে আমাদের কাছে ফেরত আসে। সাধারণত দ্রুত যোগাযোগের জন্য খুঁটির মাধ্যমে তার স্থাপন করা হয়। এটি একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে সম্ভব। কিন্তু মহাদেশ থেকে মহাদেশে যোগাযোগের জন্য সমুদ্রের নিচ দিয়ে তারের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করা হয়। গভীরতার সাথে তুলনা করতে গিয়েই সাবমেরিনের সাথে মিল রেখে নাম দেয়া হয়েছে সাবমেরিন ক্যাবল। গতানুগতিক মহাকাশের স্যাটেলাইট যোগাযোগ পদ্ধতির বিকল্প হিসেবে সাগরতল দিয়ে একদেশ দেশ থেকে আরেক দেশ কিংবা এক মহাদেশ থেকে আরেক মহাদেশে পর্যন্ত যে বিস্তৃত অত্যন্ত দ্রুতগতি সম্পন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে তাকে আমরা সাবমেরিন ক্যাবল বলে থাকি ৷ মূলত সাগরতল বা সাবমেরিন থেকেই এই ক্যাবলটির নামকরণ হয়েছে ৷ ১৮৫০ সালে সর্বপ্রথম ফরাসী সরকার এই ধরনের ক্যাবল স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিল যা ফ্রান্স এবং ইংল্যান্ডের মধ্যেকার ইংলিশ চ্যানেলের তল দিয়ে দুই দেশের টেলিগ্রাফ সংযোগের উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল, যদিও প্রথম চেষ্টায় তা বিফল হয়েছিল ৷ পরবর্তিতে ১৮৫৩ সালে সফলভাবে স্থাপন করা সম্ভব হয়েছিল ৷ ঐসময় যদিও কপার এর তার ব্যবহৃত হত তবে বর্তমান সময়ের সাবমেরিন ক্যাবল ব্যবস্থায় আমরা অপটিক্যাল ফাইবার বা আলোক তন্তুর বহুল ব্যবহার দেখতে পাই যা অত্যন্ত দ্রুতগতির এবং একই সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যম যেমন ইন্টারনেট, টেলিযোগাযোগ, বিপুল পরিমান অডিও বা ভিডিওর তথ্য বিনিময় সম্ভব ৷ | কোন দেশীয় সরকার প্রথম সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনের উদ্যোগ নেয়? | {
"answer_start": [
890,
890
],
"text": [
"ফরাসী সরকার",
"ফরাসী সরকার"
]
} |
bn_wiki_0823_03 | সাবমেরিন কমিউনিকেশন্স ক্যাবল | সাবমেরিন কমিউনিকেশন্স কেবল বা সাবমেরিন ক্যাবল সিস্টেম, এমন ধরনের সিস্টেম যা সমুদ্রের নিচ দিয়ে বিভিন্ন দেশের মধ্যে টেলিযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করে ৷
এটি একটি ভিন্নধর্মী টেলিযোগাযোগ মাধ্যম । রেডিও ট্রান্সমিশনের মাধ্যমে ইথারে ছুঁড়ে দেয়া তথ্য আয়নোস্ফিয়ার হয়ে আমাদের কাছে ফেরত আসে। সাধারণত দ্রুত যোগাযোগের জন্য খুঁটির মাধ্যমে তার স্থাপন করা হয়। এটি একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে সম্ভব। কিন্তু মহাদেশ থেকে মহাদেশে যোগাযোগের জন্য সমুদ্রের নিচ দিয়ে তারের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করা হয়। গভীরতার সাথে তুলনা করতে গিয়েই সাবমেরিনের সাথে মিল রেখে নাম দেয়া হয়েছে সাবমেরিন ক্যাবল। গতানুগতিক মহাকাশের স্যাটেলাইট যোগাযোগ পদ্ধতির বিকল্প হিসেবে সাগরতল দিয়ে একদেশ দেশ থেকে আরেক দেশ কিংবা এক মহাদেশ থেকে আরেক মহাদেশে পর্যন্ত যে বিস্তৃত অত্যন্ত দ্রুতগতি সম্পন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে তাকে আমরা সাবমেরিন ক্যাবল বলে থাকি ৷ মূলত সাগরতল বা সাবমেরিন থেকেই এই ক্যাবলটির নামকরণ হয়েছে ৷ ১৮৫০ সালে সর্বপ্রথম ফরাসী সরকার এই ধরনের ক্যাবল স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিল যা ফ্রান্স এবং ইংল্যান্ডের মধ্যেকার ইংলিশ চ্যানেলের তল দিয়ে দুই দেশের টেলিগ্রাফ সংযোগের উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল, যদিও প্রথম চেষ্টায় তা বিফল হয়েছিল ৷ পরবর্তিতে ১৮৫৩ সালে সফলভাবে স্থাপন করা সম্ভব হয়েছিল ৷ ঐসময় যদিও কপার এর তার ব্যবহৃত হত তবে বর্তমান সময়ের সাবমেরিন ক্যাবল ব্যবস্থায় আমরা অপটিক্যাল ফাইবার বা আলোক তন্তুর বহুল ব্যবহার দেখতে পাই যা অত্যন্ত দ্রুতগতির এবং একই সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যম যেমন ইন্টারনেট, টেলিযোগাযোগ, বিপুল পরিমান অডিও বা ভিডিওর তথ্য বিনিময় সম্ভব ৷ | কোন দুই দেশের মধ্যে এই ক্যাবল স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল?
| {
"answer_start": [
945,
945
],
"text": [
" ফ্রান্স এবং ইংল্যান্ডের ",
" ফ্রান্স এবং ইংল্যান্ডের "
]
} |
bn_wiki_0823_04 | সাবমেরিন কমিউনিকেশন্স ক্যাবল | সাবমেরিন কমিউনিকেশন্স কেবল বা সাবমেরিন ক্যাবল সিস্টেম, এমন ধরনের সিস্টেম যা সমুদ্রের নিচ দিয়ে বিভিন্ন দেশের মধ্যে টেলিযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করে ৷
এটি একটি ভিন্নধর্মী টেলিযোগাযোগ মাধ্যম । রেডিও ট্রান্সমিশনের মাধ্যমে ইথারে ছুঁড়ে দেয়া তথ্য আয়নোস্ফিয়ার হয়ে আমাদের কাছে ফেরত আসে। সাধারণত দ্রুত যোগাযোগের জন্য খুঁটির মাধ্যমে তার স্থাপন করা হয়। এটি একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে সম্ভব। কিন্তু মহাদেশ থেকে মহাদেশে যোগাযোগের জন্য সমুদ্রের নিচ দিয়ে তারের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করা হয়। গভীরতার সাথে তুলনা করতে গিয়েই সাবমেরিনের সাথে মিল রেখে নাম দেয়া হয়েছে সাবমেরিন ক্যাবল। গতানুগতিক মহাকাশের স্যাটেলাইট যোগাযোগ পদ্ধতির বিকল্প হিসেবে সাগরতল দিয়ে একদেশ দেশ থেকে আরেক দেশ কিংবা এক মহাদেশ থেকে আরেক মহাদেশে পর্যন্ত যে বিস্তৃত অত্যন্ত দ্রুতগতি সম্পন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে তাকে আমরা সাবমেরিন ক্যাবল বলে থাকি ৷ মূলত সাগরতল বা সাবমেরিন থেকেই এই ক্যাবলটির নামকরণ হয়েছে ৷ ১৮৫০ সালে সর্বপ্রথম ফরাসী সরকার এই ধরনের ক্যাবল স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিল যা ফ্রান্স এবং ইংল্যান্ডের মধ্যেকার ইংলিশ চ্যানেলের তল দিয়ে দুই দেশের টেলিগ্রাফ সংযোগের উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল, যদিও প্রথম চেষ্টায় তা বিফল হয়েছিল ৷ পরবর্তিতে ১৮৫৩ সালে সফলভাবে স্থাপন করা সম্ভব হয়েছিল ৷ ঐসময় যদিও কপার এর তার ব্যবহৃত হত তবে বর্তমান সময়ের সাবমেরিন ক্যাবল ব্যবস্থায় আমরা অপটিক্যাল ফাইবার বা আলোক তন্তুর বহুল ব্যবহার দেখতে পাই যা অত্যন্ত দ্রুতগতির এবং একই সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যম যেমন ইন্টারনেট, টেলিযোগাযোগ, বিপুল পরিমান অডিও বা ভিডিওর তথ্য বিনিময় সম্ভব ৷ | কোন সালে এই সাবমেরিন ক্যাবল সফলভাবে স্থাপন করা সম্ভব হয়েছিল? | {
"answer_start": [
1103,
1103
],
"text": [
"১৮৫৩ ",
"১৮৫৩ "
]
} |
bn_wiki_1896_01 | হাইড্রা | হাইড্রার দুটি স্বতন্ত্র চলন পদ্ধতি আছে- লুপিং বা হামাগুড়ি এবং সমারসল্টিং বা ডিগবাজি।এদের মধ্যে হামাগুড়ি ধীরে ও সমারসলটিং দ্রুত চলনের ক্ষেত্রে । এসব পদ্ধতিতে হাইড্রা দিনে কয়েক ইঞ্চি (১০০ মি.মি.) এগোতে পারে । এছাড়া হাইড্রা গ্লাইডিং, ভাসা , সাঁতার , হেঁচড়ান , নতমুখী চলন , দেহের সংকোচন প্রসারণ , ক্রমসংকোচন ইত্যাদি ভাবে চলাচল করে।
১.লুপিং বা ফাসচলন: লম্বা দূরত্ব অতিক্রম এর জন্য হাইড্রা সাধারণত লুপিং চলনের আশ্রয় নেয়। এ প্রক্রিয়ার শুরুতে এক পাশের পেশি আবরণী কোষগুলো সংকুচিত হয় এবং অপর পাশের অনুরূপ কোষগুলো সম্প্রসারিত হয়।ফলে হাইড্রা গতিপথের দিকে দেহকে প্রসারিত করে ও বাঁকিয়ে মৌখিক দলকে ব্যক্তির কাছাকাছি নিয়ে আসে এবং কর্ষিকা গ্লুটিন্যান্ট নেমাটোসিস্ট এর সাহায্যে আটকে ধরে। এরপর পাদ-চাকতিকে মুক্ত করে মুখের কাছাকাছি এনে স্থাপন করে এবং কর্ষিকা বিযুক্ত করে সোজা হয়ে দাঁড়ায়। এ পদ্ধতির পুনরাবৃত্তি ঘটিয়ে হাইড্রা স্থান ত্যাগ করে। জোক বা শুঁয়াপোকা চলার সময় যেভাবে ক্রমান্বয়ে বাসের সৃষ্টি হয় হাইড্রার চলন দেখতে অনেকটা একই রকম হয় ফাঁস চলনকে জোঁকা চলন বা শুয়োপোকা চলন নামে অভিহিত করা যায় | হাইড্রার কয়টি স্বতন্ত্র চলন পদ্ধতি আছে ? | {
"answer_start": [
9,
9
],
"text": [
"দুটি",
"দুটি"
]
} |
bn_wiki_1896_03 | হাইড্রা | হাইড্রার দুটি স্বতন্ত্র চলন পদ্ধতি আছে- লুপিং বা হামাগুড়ি এবং সমারসল্টিং বা ডিগবাজি।এদের মধ্যে হামাগুড়ি ধীরে ও সমারসলটিং দ্রুত চলনের ক্ষেত্রে । এসব পদ্ধতিতে হাইড্রা দিনে কয়েক ইঞ্চি (১০০ মি.মি.) এগোতে পারে । এছাড়া হাইড্রা গ্লাইডিং, ভাসা , সাঁতার , হেঁচড়ান , নতমুখী চলন , দেহের সংকোচন প্রসারণ , ক্রমসংকোচন ইত্যাদি ভাবে চলাচল করে।
১.লুপিং বা ফাসচলন: লম্বা দূরত্ব অতিক্রম এর জন্য হাইড্রা সাধারণত লুপিং চলনের আশ্রয় নেয়। এ প্রক্রিয়ার শুরুতে এক পাশের পেশি আবরণী কোষগুলো সংকুচিত হয় এবং অপর পাশের অনুরূপ কোষগুলো সম্প্রসারিত হয়।ফলে হাইড্রা গতিপথের দিকে দেহকে প্রসারিত করে ও বাঁকিয়ে মৌখিক দলকে ব্যক্তির কাছাকাছি নিয়ে আসে এবং কর্ষিকা গ্লুটিন্যান্ট নেমাটোসিস্ট এর সাহায্যে আটকে ধরে। এরপর পাদ-চাকতিকে মুক্ত করে মুখের কাছাকাছি এনে স্থাপন করে এবং কর্ষিকা বিযুক্ত করে সোজা হয়ে দাঁড়ায়। এ পদ্ধতির পুনরাবৃত্তি ঘটিয়ে হাইড্রা স্থান ত্যাগ করে। জোক বা শুঁয়াপোকা চলার সময় যেভাবে ক্রমান্বয়ে বাসের সৃষ্টি হয় হাইড্রার চলন দেখতে অনেকটা একই রকম হয় ফাঁস চলনকে জোঁকা চলন বা শুয়োপোকা চলন নামে অভিহিত করা যায় | লুপিং(Looping)বা ফাসচলন কী ? | {
"answer_start": [
354,
354
],
"text": [
"লম্বা দূরত্ব অতিক্রম এর জন্য হাইড্রা সাধারণত লুপিং চলনের আশ্রয় নেয়",
"লম্বা দূরত্ব অতিক্রম এর জন্য হাইড্রা সাধারণত লুপিং চলনের আশ্রয় নেয়"
]
} |
bn_wiki_1896_05 | হাইড্রা | হাইড্রার দুটি স্বতন্ত্র চলন পদ্ধতি আছে- লুপিং বা হামাগুড়ি এবং সমারসল্টিং বা ডিগবাজি।এদের মধ্যে হামাগুড়ি ধীরে ও সমারসলটিং দ্রুত চলনের ক্ষেত্রে । এসব পদ্ধতিতে হাইড্রা দিনে কয়েক ইঞ্চি (১০০ মি.মি.) এগোতে পারে । এছাড়া হাইড্রা গ্লাইডিং, ভাসা , সাঁতার , হেঁচড়ান , নতমুখী চলন , দেহের সংকোচন প্রসারণ , ক্রমসংকোচন ইত্যাদি ভাবে চলাচল করে।
১.লুপিং বা ফাসচলন: লম্বা দূরত্ব অতিক্রম এর জন্য হাইড্রা সাধারণত লুপিং চলনের আশ্রয় নেয়। এ প্রক্রিয়ার শুরুতে এক পাশের পেশি আবরণী কোষগুলো সংকুচিত হয় এবং অপর পাশের অনুরূপ কোষগুলো সম্প্রসারিত হয়।ফলে হাইড্রা গতিপথের দিকে দেহকে প্রসারিত করে ও বাঁকিয়ে মৌখিক দলকে ব্যক্তির কাছাকাছি নিয়ে আসে এবং কর্ষিকা গ্লুটিন্যান্ট নেমাটোসিস্ট এর সাহায্যে আটকে ধরে। এরপর পাদ-চাকতিকে মুক্ত করে মুখের কাছাকাছি এনে স্থাপন করে এবং কর্ষিকা বিযুক্ত করে সোজা হয়ে দাঁড়ায়। এ পদ্ধতির পুনরাবৃত্তি ঘটিয়ে হাইড্রা স্থান ত্যাগ করে। জোক বা শুঁয়াপোকা চলার সময় যেভাবে ক্রমান্বয়ে বাসের সৃষ্টি হয় হাইড্রার চলন দেখতে অনেকটা একই রকম হয় ফাঁস চলনকে জোঁকা চলন বা শুয়োপোকা চলন নামে অভিহিত করা যায় | হাইড্রা দিনে কত মিটার এগোতে পারে ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2983_01 | বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড | মূলত বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের গাণিতিক মেধার উৎকর্ষ সাধন এবং আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের (আইএমও) জন্য বাংলাদেশ দল নির্বাচন-এই দুই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে গণিত অলিম্পিয়াড আয়োজনের পরিকল্পনা করা হয়।
২০০১ সালের এপ্রিল মাসে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ দৈনিক প্রথম আলো’র সম্পাদক মতিউর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁরা দৈনিক প্রথম আলোর পাতাতে একটি গণিত অলিম্পিয়াড আয়োজন করার প্রস্তাব করেন। প্রথম আলোর সম্পাদক সম্মতি দিলে এই কার্যক্রম শুরু হয়। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ লিঃ নামক রেডিক্যাশ কার্ডের স্বত্ত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান এই কর্মকান্ডকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানে সম্মত হয়।
২০০১ সালের ১৭ জুন প্রথম প্রথম আলোর বিজ্ঞান বিষয়ক সাপ্তাহিক আয়োজন বিজ্ঞান প্রজন্ম পাতায় আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় নিউরনে অনুরণন - প্রথম আলো রেডিক্যাশ গণিত অলিম্পিয়াড। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ও অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ নিউরনে অনুরণন পরিচালনার দায়িত্ব নেন। এছাড়া সামগ্রিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব নেন মুনির হাসান। সেই থেকে প্রথম আলোর বিজ্ঞান প্রজন্ম পাতায় প্রতি সপ্তাহে পাঁচটি করে গণিতের সমস্যা ছাপানো শুরু হয়। সমস্যাগুলোর সঠিক সমাধান কখনো প্রকাশ করা হয় না। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে অংশগ্রহণকারীরা তাদের সমাধান প্রথম আলো কার্যালয়ে পাঠিয়ে দেন। নিউরনে অনুরণনের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেয়া হতো, সমাধান সঠিক হয়েছে কি না। একজন সমম্বয়কারী কাজ করেতেন যিনি শিক্ষার্থীদের পাঠানো সমাধান মিলিয়ে দেখতেন এবং সমাধান সঠিক হলে পোস্টকার্ডের মাধ্যমে সমাধানকারীকে জানিয়ে দিতেন। একই সাথে সকল সমাধানকারীদের একটি ডেটাবেসও রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। | কত সালে প্রথম প্রথম আলোর বিজ্ঞান বিষয়ক সাপ্তাহিক আয়োজন বিজ্ঞান প্রজন্ম পাতায় আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় নিউরনে অনুরণন - প্রথম আলো রেডিক্যাশ গণিত অলিম্পিয়াড ? | {
"answer_start": [
200,
200
],
"text": [
"২০০১",
"২০০১"
]
} |
bn_wiki_2983_03 | বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড | মূলত বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের গাণিতিক মেধার উৎকর্ষ সাধন এবং আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের (আইএমও) জন্য বাংলাদেশ দল নির্বাচন-এই দুই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে গণিত অলিম্পিয়াড আয়োজনের পরিকল্পনা করা হয়।
২০০১ সালের এপ্রিল মাসে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ দৈনিক প্রথম আলো’র সম্পাদক মতিউর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁরা দৈনিক প্রথম আলোর পাতাতে একটি গণিত অলিম্পিয়াড আয়োজন করার প্রস্তাব করেন। প্রথম আলোর সম্পাদক সম্মতি দিলে এই কার্যক্রম শুরু হয়। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ লিঃ নামক রেডিক্যাশ কার্ডের স্বত্ত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান এই কর্মকান্ডকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানে সম্মত হয়।
২০০১ সালের ১৭ জুন প্রথম প্রথম আলোর বিজ্ঞান বিষয়ক সাপ্তাহিক আয়োজন বিজ্ঞান প্রজন্ম পাতায় আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় নিউরনে অনুরণন - প্রথম আলো রেডিক্যাশ গণিত অলিম্পিয়াড। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ও অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ নিউরনে অনুরণন পরিচালনার দায়িত্ব নেন। এছাড়া সামগ্রিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব নেন মুনির হাসান। সেই থেকে প্রথম আলোর বিজ্ঞান প্রজন্ম পাতায় প্রতি সপ্তাহে পাঁচটি করে গণিতের সমস্যা ছাপানো শুরু হয়। সমস্যাগুলোর সঠিক সমাধান কখনো প্রকাশ করা হয় না। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে অংশগ্রহণকারীরা তাদের সমাধান প্রথম আলো কার্যালয়ে পাঠিয়ে দেন। নিউরনে অনুরণনের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেয়া হতো, সমাধান সঠিক হয়েছে কি না। একজন সমম্বয়কারী কাজ করেতেন যিনি শিক্ষার্থীদের পাঠানো সমাধান মিলিয়ে দেখতেন এবং সমাধান সঠিক হলে পোস্টকার্ডের মাধ্যমে সমাধানকারীকে জানিয়ে দিতেন। একই সাথে সকল সমাধানকারীদের একটি ডেটাবেসও রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। | প্রথম আলোর বিজ্ঞান প্রজন্ম পাতায় প্রতি সপ্তাহে কইটি করে গণিতের সমস্যা ছাপানো শুরু হয় ? | {
"answer_start": [
1075,
1075
],
"text": [
"পাঁচটি ",
"পাঁচটি"
]
} |
bn_wiki_2983_05 | বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড | মূলত বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের গাণিতিক মেধার উৎকর্ষ সাধন এবং আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের (আইএমও) জন্য বাংলাদেশ দল নির্বাচন-এই দুই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে গণিত অলিম্পিয়াড আয়োজনের পরিকল্পনা করা হয়।
২০০১ সালের এপ্রিল মাসে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ দৈনিক প্রথম আলো’র সম্পাদক মতিউর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁরা দৈনিক প্রথম আলোর পাতাতে একটি গণিত অলিম্পিয়াড আয়োজন করার প্রস্তাব করেন। প্রথম আলোর সম্পাদক সম্মতি দিলে এই কার্যক্রম শুরু হয়। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ লিঃ নামক রেডিক্যাশ কার্ডের স্বত্ত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান এই কর্মকান্ডকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানে সম্মত হয়।
২০০১ সালের ১৭ জুন প্রথম প্রথম আলোর বিজ্ঞান বিষয়ক সাপ্তাহিক আয়োজন বিজ্ঞান প্রজন্ম পাতায় আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় নিউরনে অনুরণন - প্রথম আলো রেডিক্যাশ গণিত অলিম্পিয়াড। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ও অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ নিউরনে অনুরণন পরিচালনার দায়িত্ব নেন। এছাড়া সামগ্রিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব নেন মুনির হাসান। সেই থেকে প্রথম আলোর বিজ্ঞান প্রজন্ম পাতায় প্রতি সপ্তাহে পাঁচটি করে গণিতের সমস্যা ছাপানো শুরু হয়। সমস্যাগুলোর সঠিক সমাধান কখনো প্রকাশ করা হয় না। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে অংশগ্রহণকারীরা তাদের সমাধান প্রথম আলো কার্যালয়ে পাঠিয়ে দেন। নিউরনে অনুরণনের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেয়া হতো, সমাধান সঠিক হয়েছে কি না। একজন সমম্বয়কারী কাজ করেতেন যিনি শিক্ষার্থীদের পাঠানো সমাধান মিলিয়ে দেখতেন এবং সমাধান সঠিক হলে পোস্টকার্ডের মাধ্যমে সমাধানকারীকে জানিয়ে দিতেন। একই সাথে সকল সমাধানকারীদের একটি ডেটাবেসও রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। | পোস্টকার্ড কী ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2398_02 | সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের ওমিক্রন প্রকারণ | সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের ওমিক্রন প্রকারণ করোনাভাইরাস ২০১৯ (কোভিড-১৯) রোগ সৃষ্টিকারী সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের (গুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় সংলক্ষণ সৃষ্টিকারী ভাইরাস-২) একটি প্রকারণ। এটির প্যাঙ্গো বংশনাম বি.১.১.৫২৯, জিসেইড ক্লেড শনাক্তকারক নাম জিআর/৪৮৪এ এবং নেক্সটস্ট্রেইন ক্লেড শনাক্তকারক নাম ২১কে। এই প্রকারণটি দ্বারা আক্রান্ত প্রথম রোগীটিকে ২০২১ সালের নভেম্বর মাসের ৯ তারিখে দক্ষিণাঞ্চলীয় আফ্রিকার বতসোয়ানা রাষ্ট্রে সর্বপ্রথম শনাক্ত করা হয়। ২০২১ সালের ২৬শে নভেম্বর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এটিকে একটি উদ্বেগজনক প্রকারণ হিসেবে চিহ্নিত করে এবং এটিকে গ্রিক বর্ণ ওমিক্রনের নামে নামকরণ করে।
ওমিক্রন প্রকারণটিতে অস্বাভাবিক সংখ্যক বেশি পরিমাণে বংশাণুগত পরিব্যক্তি ঘটেছে, যেগুলির অনেকগুলি নতুন প্রকৃতির। এগুলির মধ্যে বেশ কিছু পরিব্যক্তি করোনাভাইরাসের কীলক প্রোটিনটিতে ঘটেছে, যে প্রোটিনটি এ পর্যন্ত উদ্ভাবিত করোনাভাইরাস রোগের বিভিন্ন টিকার মূল্য লক্ষ্যবস্তু। এইরূপ বিভেদের কারণে সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের ওমিক্রন প্রকারণটির সংবহনযোগ্যতা, অনাক্রম্যতন্ত্রকে এড়ানোর ক্ষমতা, এবং টিকার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি কি না, সে ব্যাপারে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে প্রকারণটিকে আগ্রহজনক প্রকারণের পরিবর্তে দ্রুত উদ্বেগজনক প্রকারণ হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে। প্রকারণটি যাতে আন্তর্জাতিকভাবে ছড়িয়ে পড়তে না পারে বা এর বিস্তার যেন মন্থর হয়ে পড়ে, সে ব্যাপারে ২০২১ সালের নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকেই একাধিক দেশ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। | এটির প্যাঙ্গো বংশনাম কী? | {
"answer_start": [
196,
196
],
"text": [
"বি.১.১.৫২৯",
"বি.১.১.৫২৯"
]
} |
bn_wiki_2398_03 | সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের ওমিক্রন প্রকারণ | সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের ওমিক্রন প্রকারণ করোনাভাইরাস ২০১৯ (কোভিড-১৯) রোগ সৃষ্টিকারী সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের (গুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় সংলক্ষণ সৃষ্টিকারী ভাইরাস-২) একটি প্রকারণ। এটির প্যাঙ্গো বংশনাম বি.১.১.৫২৯, জিসেইড ক্লেড শনাক্তকারক নাম জিআর/৪৮৪এ এবং নেক্সটস্ট্রেইন ক্লেড শনাক্তকারক নাম ২১কে। এই প্রকারণটি দ্বারা আক্রান্ত প্রথম রোগীটিকে ২০২১ সালের নভেম্বর মাসের ৯ তারিখে দক্ষিণাঞ্চলীয় আফ্রিকার বতসোয়ানা রাষ্ট্রে সর্বপ্রথম শনাক্ত করা হয়। ২০২১ সালের ২৬শে নভেম্বর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এটিকে একটি উদ্বেগজনক প্রকারণ হিসেবে চিহ্নিত করে এবং এটিকে গ্রিক বর্ণ ওমিক্রনের নামে নামকরণ করে।
ওমিক্রন প্রকারণটিতে অস্বাভাবিক সংখ্যক বেশি পরিমাণে বংশাণুগত পরিব্যক্তি ঘটেছে, যেগুলির অনেকগুলি নতুন প্রকৃতির। এগুলির মধ্যে বেশ কিছু পরিব্যক্তি করোনাভাইরাসের কীলক প্রোটিনটিতে ঘটেছে, যে প্রোটিনটি এ পর্যন্ত উদ্ভাবিত করোনাভাইরাস রোগের বিভিন্ন টিকার মূল্য লক্ষ্যবস্তু। এইরূপ বিভেদের কারণে সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের ওমিক্রন প্রকারণটির সংবহনযোগ্যতা, অনাক্রম্যতন্ত্রকে এড়ানোর ক্ষমতা, এবং টিকার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি কি না, সে ব্যাপারে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে প্রকারণটিকে আগ্রহজনক প্রকারণের পরিবর্তে দ্রুত উদ্বেগজনক প্রকারণ হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে। প্রকারণটি যাতে আন্তর্জাতিকভাবে ছড়িয়ে পড়তে না পারে বা এর বিস্তার যেন মন্থর হয়ে পড়ে, সে ব্যাপারে ২০২১ সালের নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকেই একাধিক দেশ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। | জিসেইড ক্লেড শনাক্তকারক নাম কী? | {
"answer_start": [
235,
236
],
"text": [
" জিআর/৪৮৪এ",
"জিআর/৪৮৪এ"
]
} |
bn_wiki_2398_04 | সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের ওমিক্রন প্রকারণ | সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের ওমিক্রন প্রকারণ করোনাভাইরাস ২০১৯ (কোভিড-১৯) রোগ সৃষ্টিকারী সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের (গুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় সংলক্ষণ সৃষ্টিকারী ভাইরাস-২) একটি প্রকারণ। এটির প্যাঙ্গো বংশনাম বি.১.১.৫২৯, জিসেইড ক্লেড শনাক্তকারক নাম জিআর/৪৮৪এ এবং নেক্সটস্ট্রেইন ক্লেড শনাক্তকারক নাম ২১কে। এই প্রকারণটি দ্বারা আক্রান্ত প্রথম রোগীটিকে ২০২১ সালের নভেম্বর মাসের ৯ তারিখে দক্ষিণাঞ্চলীয় আফ্রিকার বতসোয়ানা রাষ্ট্রে সর্বপ্রথম শনাক্ত করা হয়। ২০২১ সালের ২৬শে নভেম্বর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এটিকে একটি উদ্বেগজনক প্রকারণ হিসেবে চিহ্নিত করে এবং এটিকে গ্রিক বর্ণ ওমিক্রনের নামে নামকরণ করে।
ওমিক্রন প্রকারণটিতে অস্বাভাবিক সংখ্যক বেশি পরিমাণে বংশাণুগত পরিব্যক্তি ঘটেছে, যেগুলির অনেকগুলি নতুন প্রকৃতির। এগুলির মধ্যে বেশ কিছু পরিব্যক্তি করোনাভাইরাসের কীলক প্রোটিনটিতে ঘটেছে, যে প্রোটিনটি এ পর্যন্ত উদ্ভাবিত করোনাভাইরাস রোগের বিভিন্ন টিকার মূল্য লক্ষ্যবস্তু। এইরূপ বিভেদের কারণে সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের ওমিক্রন প্রকারণটির সংবহনযোগ্যতা, অনাক্রম্যতন্ত্রকে এড়ানোর ক্ষমতা, এবং টিকার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি কি না, সে ব্যাপারে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে প্রকারণটিকে আগ্রহজনক প্রকারণের পরিবর্তে দ্রুত উদ্বেগজনক প্রকারণ হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে। প্রকারণটি যাতে আন্তর্জাতিকভাবে ছড়িয়ে পড়তে না পারে বা এর বিস্তার যেন মন্থর হয়ে পড়ে, সে ব্যাপারে ২০২১ সালের নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকেই একাধিক দেশ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। | কবে দক্ষিণাঞ্চলীয় আফ্রিকার বতসোয়ানা রাষ্ট্রে সর্বপ্রথম শনাক্ত করা হয়? | {
"answer_start": [
336,
336
],
"text": [
"২০২১ সালের নভেম্বর মাসের ৯ তারিখ",
"২০২১ সালের নভেম্বর মাসের ৯ তারিখে"
]
} |
bn_wiki_2398_05 | সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের ওমিক্রন প্রকারণ | সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের ওমিক্রন প্রকারণ করোনাভাইরাস ২০১৯ (কোভিড-১৯) রোগ সৃষ্টিকারী সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের (গুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় সংলক্ষণ সৃষ্টিকারী ভাইরাস-২) একটি প্রকারণ। এটির প্যাঙ্গো বংশনাম বি.১.১.৫২৯, জিসেইড ক্লেড শনাক্তকারক নাম জিআর/৪৮৪এ এবং নেক্সটস্ট্রেইন ক্লেড শনাক্তকারক নাম ২১কে। এই প্রকারণটি দ্বারা আক্রান্ত প্রথম রোগীটিকে ২০২১ সালের নভেম্বর মাসের ৯ তারিখে দক্ষিণাঞ্চলীয় আফ্রিকার বতসোয়ানা রাষ্ট্রে সর্বপ্রথম শনাক্ত করা হয়। ২০২১ সালের ২৬শে নভেম্বর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এটিকে একটি উদ্বেগজনক প্রকারণ হিসেবে চিহ্নিত করে এবং এটিকে গ্রিক বর্ণ ওমিক্রনের নামে নামকরণ করে।
ওমিক্রন প্রকারণটিতে অস্বাভাবিক সংখ্যক বেশি পরিমাণে বংশাণুগত পরিব্যক্তি ঘটেছে, যেগুলির অনেকগুলি নতুন প্রকৃতির। এগুলির মধ্যে বেশ কিছু পরিব্যক্তি করোনাভাইরাসের কীলক প্রোটিনটিতে ঘটেছে, যে প্রোটিনটি এ পর্যন্ত উদ্ভাবিত করোনাভাইরাস রোগের বিভিন্ন টিকার মূল্য লক্ষ্যবস্তু। এইরূপ বিভেদের কারণে সার্স-কোভি-২ ভাইরাসের ওমিক্রন প্রকারণটির সংবহনযোগ্যতা, অনাক্রম্যতন্ত্রকে এড়ানোর ক্ষমতা, এবং টিকার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি কি না, সে ব্যাপারে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে প্রকারণটিকে আগ্রহজনক প্রকারণের পরিবর্তে দ্রুত উদ্বেগজনক প্রকারণ হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে। প্রকারণটি যাতে আন্তর্জাতিকভাবে ছড়িয়ে পড়তে না পারে বা এর বিস্তার যেন মন্থর হয়ে পড়ে, সে ব্যাপারে ২০২১ সালের নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকেই একাধিক দেশ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। | প্রতিষেধক এর নাম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1943_02 | ভূমিকম্প | বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলতে আসলে বাংলাদেশ ও তৎসংলগ্ন এলাকার ভূমিকম্পকে বোঝায়। কারণ বাংলাদেশ আসলে ভারত ও মায়ানমারের ভূঅভ্যন্তরের দুটি ভূচ্যুতির প্রভাবে আন্দোলিত হয়। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ, ভারতীয়, ইউরেশীয় এবং বার্মার (মায়ানমারের) টেকটনিক প্লেটের মধ্যে অবস্থান করছে। ভারতীয় এবং ইউরেশীয় প্লেট দুটি (১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের পর থেকে) দীর্ঘদিন যাবৎ হিমালয়ের পাদদেশে আটকা পড়ে আছে, অপেক্ষা করছে বড় ধরনের নড়াচড়ার,অর্থাৎ বড় ধরনের ভূ-কম্পনের। বাংলাদেশে ৮টি ভূতাত্ত্বিক চ্যুতি এলাকা বা ফল্ট জোন সচল অবস্থায় রয়েছে, যথা: বগুড়া চ্যুতি এলাকা, রাজশাহীর তানোর চ্যুতি এলাকা, ত্রিপুরা চ্যুতি এলাকা, সীতাকুণ্ড টেকনাফ চ্যুতি এলাকা, হালুয়াঘাট চ্যুতির ডাওকী চ্যুতি এলাকা, ডুবরি চ্যুতি এলাকা, চট্টগ্রাম চ্যুতি এলাকা, সিলেটের শাহজীবাজার চ্যুতি এলাকা (আংশিক-ডাওকি চ্যুতি) এবং রাঙামাটির বরকলে রাঙামাটি চ্যুতি এলাকা। প্রাকৃতিকভাবেই কার্বন চক্রের প্রভাবে ভূমিকম্প হয়ে থাকে, বাংলাদেশেও তার ব্যতিক্রম হয় না। এদেশের ভিতরে ও পার্শ্ববর্তী এলাকার বিগত প্রায় ২৫০ বছরের ভূমিকম্পের নথিভুক্ত তালিকা পাওয়া যায়। এ তালিকা থেকে প্রতীয়মান হয় যে, ১৯০০ খ্রিষ্টাব্দের পর থেকে ২০০৪ পর্যন্ত বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে ১০০'রও বেশি ভূমিকম্প; তন্মধ্যে ৬৫টিরও বেশি ঘটেছে ১৯৬০ খ্রিষ্টাব্দের পরে। এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, বিগত ৩০ বছরে (পরিপ্রেক্ষিত ২০০৪) ভূমিকম্প সংঘটনের মাত্রা বেড়েছে। | ভারত ও মায়ানমারের ভূঅভ্যন্তরের কয়টি ভূচ্যুতির প্রভাবে বাংলাদেশ আন্দোলিত হয় ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1943_04 | ভূমিকম্প | বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলতে আসলে বাংলাদেশ ও তৎসংলগ্ন এলাকার ভূমিকম্পকে বোঝায়। কারণ বাংলাদেশ আসলে ভারত ও মায়ানমারের ভূঅভ্যন্তরের দুটি ভূচ্যুতির প্রভাবে আন্দোলিত হয়। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ, ভারতীয়, ইউরেশীয় এবং বার্মার (মায়ানমারের) টেকটনিক প্লেটের মধ্যে অবস্থান করছে। ভারতীয় এবং ইউরেশীয় প্লেট দুটি (১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের পর থেকে) দীর্ঘদিন যাবৎ হিমালয়ের পাদদেশে আটকা পড়ে আছে, অপেক্ষা করছে বড় ধরনের নড়াচড়ার,অর্থাৎ বড় ধরনের ভূ-কম্পনের। বাংলাদেশে ৮টি ভূতাত্ত্বিক চ্যুতি এলাকা বা ফল্ট জোন সচল অবস্থায় রয়েছে, যথা: বগুড়া চ্যুতি এলাকা, রাজশাহীর তানোর চ্যুতি এলাকা, ত্রিপুরা চ্যুতি এলাকা, সীতাকুণ্ড টেকনাফ চ্যুতি এলাকা, হালুয়াঘাট চ্যুতির ডাওকী চ্যুতি এলাকা, ডুবরি চ্যুতি এলাকা, চট্টগ্রাম চ্যুতি এলাকা, সিলেটের শাহজীবাজার চ্যুতি এলাকা (আংশিক-ডাওকি চ্যুতি) এবং রাঙামাটির বরকলে রাঙামাটি চ্যুতি এলাকা। প্রাকৃতিকভাবেই কার্বন চক্রের প্রভাবে ভূমিকম্প হয়ে থাকে, বাংলাদেশেও তার ব্যতিক্রম হয় না। এদেশের ভিতরে ও পার্শ্ববর্তী এলাকার বিগত প্রায় ২৫০ বছরের ভূমিকম্পের নথিভুক্ত তালিকা পাওয়া যায়। এ তালিকা থেকে প্রতীয়মান হয় যে, ১৯০০ খ্রিষ্টাব্দের পর থেকে ২০০৪ পর্যন্ত বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে ১০০'রও বেশি ভূমিকম্প; তন্মধ্যে ৬৫টিরও বেশি ঘটেছে ১৯৬০ খ্রিষ্টাব্দের পরে। এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, বিগত ৩০ বছরে (পরিপ্রেক্ষিত ২০০৪) ভূমিকম্প সংঘটনের মাত্রা বেড়েছে। | বাংলাদেশে কয়টি ভূতাত্ত্বিক চ্যুতি এলাকা বা ফল্ট জোন সচল অবস্থায় রয়েছে ? | {
"answer_start": [
444,
444
],
"text": [
"৮",
"৮"
]
} |
bn_wiki_1364_01 | ইরানে ইসলাম | মুসলিমদের পারস্য বিজয় (৬৪৭-৬৫১) সালে সাসানীয় সাম্রাজ্যের পতন ঘটায় এবং এই বিজয়ের ফলে ইরানে জরস্ট্রিয়ান ধর্মের প্রভাব কমে আসে। তবে, পূর্ববর্তী ফার্সি সভ্যতার অর্জন হারিয়ে যায়নি, কিন্তু নতুন ইসলামী শাসন ব্যবস্থার দ্বারা এটি ব্যাপকভাবে শোষিত হয়েছে। মঙ্গোল অভিযান এবং ইলখানাত প্রতিষ্ঠার (১৩ শতাব্দীতে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়) পর অল্প সময় ছাড়া তখন থেকেই ইসলাম ইরানের রাষ্ট্রীয় ধর্ম। ১৯৭৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের পর ইরানে ইসলামিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ইসলামী বিজয়ের আগে, পারস্যরা প্রধানত জরস্ট্রিয়ান ধর্মের অনুসারী ছিলেন; তবে সেখানে বেশ বিশাল ও সমৃদ্ধশালী খৃস্টান এবং ইহুদি সম্প্রদায়ও ছিল, বিশেষ করে সেই সময়ের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, পশ্চিম ও দক্ষিণ ইরান, বিশেষত ককেশীয় আলবেনিয়া, অশরিতান, ফার্সি আর্মেনিয়া এবং ককেশীয় ইবেরিয়া অঞ্চলের অঞ্চলগুলির মধ্যে। ইসলামের দিকে মানুষের একটি ধীর কিন্তু স্থিতিশীল ঝোঁক জন্মাচ্ছিল। ইরানে ইসলাম প্রচারের প্রাথমিক পর্যায়ে অভিজাত ও শহরের অধিবাসীরা সর্বপ্রথম ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে শুরু করে, তবে গ্রামের কৃষক মধ্যবিত্তরা ধীরে ধীরে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে শুরু করে। একাদশ শতাব্দির শেষের দিকে, পারস্যদের অধিকাংশ লোকই ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হন। | মুসলিমদের পারস্য বিজয়ের ফলে ইরানে কোন ধর্মের প্রভাব কমে আসে? | {
"answer_start": [
94,
94
],
"text": [
"জরস্ট্রিয়ান",
"জরস্ট্রিয়ান"
]
} |
bn_wiki_1364_02 | ইরানে ইসলাম | মুসলিমদের পারস্য বিজয় (৬৪৭-৬৫১) সালে সাসানীয় সাম্রাজ্যের পতন ঘটায় এবং এই বিজয়ের ফলে ইরানে জরস্ট্রিয়ান ধর্মের প্রভাব কমে আসে। তবে, পূর্ববর্তী ফার্সি সভ্যতার অর্জন হারিয়ে যায়নি, কিন্তু নতুন ইসলামী শাসন ব্যবস্থার দ্বারা এটি ব্যাপকভাবে শোষিত হয়েছে। মঙ্গোল অভিযান এবং ইলখানাত প্রতিষ্ঠার (১৩ শতাব্দীতে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়) পর অল্প সময় ছাড়া তখন থেকেই ইসলাম ইরানের রাষ্ট্রীয় ধর্ম। ১৯৭৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের পর ইরানে ইসলামিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ইসলামী বিজয়ের আগে, পারস্যরা প্রধানত জরস্ট্রিয়ান ধর্মের অনুসারী ছিলেন; তবে সেখানে বেশ বিশাল ও সমৃদ্ধশালী খৃস্টান এবং ইহুদি সম্প্রদায়ও ছিল, বিশেষ করে সেই সময়ের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, পশ্চিম ও দক্ষিণ ইরান, বিশেষত ককেশীয় আলবেনিয়া, অশরিতান, ফার্সি আর্মেনিয়া এবং ককেশীয় ইবেরিয়া অঞ্চলের অঞ্চলগুলির মধ্যে। ইসলামের দিকে মানুষের একটি ধীর কিন্তু স্থিতিশীল ঝোঁক জন্মাচ্ছিল। ইরানে ইসলাম প্রচারের প্রাথমিক পর্যায়ে অভিজাত ও শহরের অধিবাসীরা সর্বপ্রথম ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে শুরু করে, তবে গ্রামের কৃষক মধ্যবিত্তরা ধীরে ধীরে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে শুরু করে। একাদশ শতাব্দির শেষের দিকে, পারস্যদের অধিকাংশ লোকই ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হন। | কবে ইরানে ইসলামিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়? | {
"answer_start": [
383,
383
],
"text": [
"১৯৭৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের পর",
"১৯৭৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের পর"
]
} |
bn_wiki_1364_03 | ইরানে ইসলাম | মুসলিমদের পারস্য বিজয় (৬৪৭-৬৫১) সালে সাসানীয় সাম্রাজ্যের পতন ঘটায় এবং এই বিজয়ের ফলে ইরানে জরস্ট্রিয়ান ধর্মের প্রভাব কমে আসে। তবে, পূর্ববর্তী ফার্সি সভ্যতার অর্জন হারিয়ে যায়নি, কিন্তু নতুন ইসলামী শাসন ব্যবস্থার দ্বারা এটি ব্যাপকভাবে শোষিত হয়েছে। মঙ্গোল অভিযান এবং ইলখানাত প্রতিষ্ঠার (১৩ শতাব্দীতে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়) পর অল্প সময় ছাড়া তখন থেকেই ইসলাম ইরানের রাষ্ট্রীয় ধর্ম। ১৯৭৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের পর ইরানে ইসলামিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ইসলামী বিজয়ের আগে, পারস্যরা প্রধানত জরস্ট্রিয়ান ধর্মের অনুসারী ছিলেন; তবে সেখানে বেশ বিশাল ও সমৃদ্ধশালী খৃস্টান এবং ইহুদি সম্প্রদায়ও ছিল, বিশেষ করে সেই সময়ের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, পশ্চিম ও দক্ষিণ ইরান, বিশেষত ককেশীয় আলবেনিয়া, অশরিতান, ফার্সি আর্মেনিয়া এবং ককেশীয় ইবেরিয়া অঞ্চলের অঞ্চলগুলির মধ্যে। ইসলামের দিকে মানুষের একটি ধীর কিন্তু স্থিতিশীল ঝোঁক জন্মাচ্ছিল। ইরানে ইসলাম প্রচারের প্রাথমিক পর্যায়ে অভিজাত ও শহরের অধিবাসীরা সর্বপ্রথম ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে শুরু করে, তবে গ্রামের কৃষক মধ্যবিত্তরা ধীরে ধীরে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে শুরু করে। একাদশ শতাব্দির শেষের দিকে, পারস্যদের অধিকাংশ লোকই ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হন। | ইরানে ইসলাম প্রচারের প্রাথমিক পর্যায়ে কারা সর্বপ্রথম ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে শুরু করে? | {
"answer_start": [
861,
861
],
"text": [
"অভিজাত ও শহরের অধিবাসীরা",
"অভিজাত ও শহরের অধিবাসীরা"
]
} |
bn_wiki_1364_04 | ইরানে ইসলাম | মুসলিমদের পারস্য বিজয় (৬৪৭-৬৫১) সালে সাসানীয় সাম্রাজ্যের পতন ঘটায় এবং এই বিজয়ের ফলে ইরানে জরস্ট্রিয়ান ধর্মের প্রভাব কমে আসে। তবে, পূর্ববর্তী ফার্সি সভ্যতার অর্জন হারিয়ে যায়নি, কিন্তু নতুন ইসলামী শাসন ব্যবস্থার দ্বারা এটি ব্যাপকভাবে শোষিত হয়েছে। মঙ্গোল অভিযান এবং ইলখানাত প্রতিষ্ঠার (১৩ শতাব্দীতে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়) পর অল্প সময় ছাড়া তখন থেকেই ইসলাম ইরানের রাষ্ট্রীয় ধর্ম। ১৯৭৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের পর ইরানে ইসলামিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ইসলামী বিজয়ের আগে, পারস্যরা প্রধানত জরস্ট্রিয়ান ধর্মের অনুসারী ছিলেন; তবে সেখানে বেশ বিশাল ও সমৃদ্ধশালী খৃস্টান এবং ইহুদি সম্প্রদায়ও ছিল, বিশেষ করে সেই সময়ের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, পশ্চিম ও দক্ষিণ ইরান, বিশেষত ককেশীয় আলবেনিয়া, অশরিতান, ফার্সি আর্মেনিয়া এবং ককেশীয় ইবেরিয়া অঞ্চলের অঞ্চলগুলির মধ্যে। ইসলামের দিকে মানুষের একটি ধীর কিন্তু স্থিতিশীল ঝোঁক জন্মাচ্ছিল। ইরানে ইসলাম প্রচারের প্রাথমিক পর্যায়ে অভিজাত ও শহরের অধিবাসীরা সর্বপ্রথম ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে শুরু করে, তবে গ্রামের কৃষক মধ্যবিত্তরা ধীরে ধীরে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে শুরু করে। একাদশ শতাব্দির শেষের দিকে, পারস্যদের অধিকাংশ লোকই ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হন। | কোন শতাব্দির শেষের দিকে পারস্যদের অধিকাংশ লোকই ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হন? | {
"answer_start": [
1003,
1003
],
"text": [
"একাদশ",
"একাদশ"
]
} |
bn_wiki_1364_05 | ইরানে ইসলাম | মুসলিমদের পারস্য বিজয় (৬৪৭-৬৫১) সালে সাসানীয় সাম্রাজ্যের পতন ঘটায় এবং এই বিজয়ের ফলে ইরানে জরস্ট্রিয়ান ধর্মের প্রভাব কমে আসে। তবে, পূর্ববর্তী ফার্সি সভ্যতার অর্জন হারিয়ে যায়নি, কিন্তু নতুন ইসলামী শাসন ব্যবস্থার দ্বারা এটি ব্যাপকভাবে শোষিত হয়েছে। মঙ্গোল অভিযান এবং ইলখানাত প্রতিষ্ঠার (১৩ শতাব্দীতে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়) পর অল্প সময় ছাড়া তখন থেকেই ইসলাম ইরানের রাষ্ট্রীয় ধর্ম। ১৯৭৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের পর ইরানে ইসলামিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ইসলামী বিজয়ের আগে, পারস্যরা প্রধানত জরস্ট্রিয়ান ধর্মের অনুসারী ছিলেন; তবে সেখানে বেশ বিশাল ও সমৃদ্ধশালী খৃস্টান এবং ইহুদি সম্প্রদায়ও ছিল, বিশেষ করে সেই সময়ের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, পশ্চিম ও দক্ষিণ ইরান, বিশেষত ককেশীয় আলবেনিয়া, অশরিতান, ফার্সি আর্মেনিয়া এবং ককেশীয় ইবেরিয়া অঞ্চলের অঞ্চলগুলির মধ্যে। ইসলামের দিকে মানুষের একটি ধীর কিন্তু স্থিতিশীল ঝোঁক জন্মাচ্ছিল। ইরানে ইসলাম প্রচারের প্রাথমিক পর্যায়ে অভিজাত ও শহরের অধিবাসীরা সর্বপ্রথম ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে শুরু করে, তবে গ্রামের কৃষক মধ্যবিত্তরা ধীরে ধীরে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হতে শুরু করে। একাদশ শতাব্দির শেষের দিকে, পারস্যদের অধিকাংশ লোকই ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হন। | আব্দুল কাদের জিলানী কে ছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
Subsets and Splits