id
stringlengths 15
15
| title
stringlengths 2
1.44k
| context
stringlengths 179
4.78k
| question
stringlengths 6
207
| answers
dict |
---|---|---|---|---|
bn_wiki_1450_04 | মহাসাগর | প্রশান্ত এবং আটলান্টিক মহাসাগর বিষুবরেখা কর্তৃক উত্তরাংশ ও দক্ষিণাংশকে আন্তঃবিভাজন করেছে। ক্ষুদ্রতম এলাকাগুলোয় মহাসাগরকে সাগর, উপসাগর, উপত্যকা, প্রণালী ইত্যাদি নামে ডাকা হয়। ভৌগোলিক দৃষ্টিকোণে মহাসাগর বলতে সুবিশাল মহাসাগরীয় জলাধারকে বুঝায়। মহাসাগরীয় জলাধার হচ্ছে আগ্নেয়গিরির বাসাল্টের পাতলা স্তর যা পৃথিবীর অগ্নিকুণ্ডস্বরূপ। মহাসাগরীয় প্লেটের কঠিন আবরণের তুলনায় এর আবরণ পুরু হলেও কম ঘণপূর্ণ। এ দৃষ্টিকোণে পৃথিবীতে তিনটি মহাসাগর আছে যা বিশ্ব মহাসাগর, কাস্পিয়ান সাগর এবং কৃষ্ণ সাগর বা ব্ল্যাক সি নামে পরিচিত। শেষোক্ত দু’টি লওরেসিয়াসহ কাইমেরিয়া এলাকায় একত্রিত হয়েছে। ভূ-মধ্যসাগর ঐ সময়েই মহাসাগর থেকে বিচ্যুত হয়ে যায়, টেকটোনিক প্লেট নড়াচড়ার ফলে জিব্রাল্টার প্রণালী থেকে বিশ্ব মহাসাগরের সাথে সম্পর্কচ্যুত হয়। কৃষ্ণ সাগর বসফরাস প্রণালীর মাধ্যমে ভূ-মধ্যসাগরের সাথে সংযুক্ত হয়। কিন্তু বসফরাস প্রণালীর প্রাকৃতিক খালটি মহাদেশীয় শিলাচ্যুতির কারণে প্রায় ৭,০০০ বছর পূর্বে বিচ্ছিন্ন হয় এবং মহাসাগরীয় সাগরতলের একটি টুকরো জিব্রাল্টার প্রণালীর উদ্ভব ঘটে। | কৃষ্ণ সাগর এর অপর নাম কী? | {
"answer_start": [
492,
492
],
"text": [
"ব্ল্যাক সি",
"ব্ল্যাক সি"
]
} |
bn_wiki_2412_01 | ইসলাম ও আধুনিকতা | ইসলাম ও আধুনিকতা সমসাময়িক সমাজবিজ্ঞানের আলোচিত বিষয়। ইসলামের ইতিহাসের বিভিন্ন ব্যাখ্যা এবং পন্থা ঘটনাপঞ্জি লিপিবদ্ধ করেছে। আধুনিকতা একীভূত ও সুসংগত একটি জটিল ও বহুমাত্রিক ঘটনা। এটির ঐতিহাসিকভাবে বিভিন্ন দিক থেকে বিভিন্নপন্থী চিন্তাধারা প্রচলিত রয়েছে।
অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইউরোপ বড় ধরনের রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যায় এবং আলোর পথে হাটতে শুরু করে, যা বিজ্ঞান, যৌক্তিকতা এবং মানবিকতার গুরুত্বের উপর জোর দিয়ে বিস্তার লাভ করেছিল এবং শিল্প বিপ্লবের নতুন প্রযুক্তিগুলি ইউরোপ জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছিল যা ইউরোপীয়দেরকে শক্তি এবং প্রভাব প্রদান করেছিল। আঠারো শতকের শেষ প্রান্তিকে কিছু পশ্চিম এবং উত্তর ইউরোপীয় দেশের প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের প্রযুক্তিগত দক্ষতার মধ্যে এই ব্যবধানটি আরও বাড়ে যায়।
আধুনিক ইউরোপের উত্থানটি অনেক পণ্ডিতদের মতে উসমানীয় সাম্রাজ্যের পতনের সাথে মিলে যায়, যা আঠারো শতকে রাজনৈতিক, সামরিক এবং অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়েছিল। ১৮ শ শতাব্দীর পূর্বে উসমানীয়রা নিজেদেরকে উচ্চতর বা ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ইউরোপের সমান শক্তি হিসাবে বিবেচনা করেছিল, ১৮ শ শতাব্দীর শেষে উসমানীয় সাম্রাজ্য এবং ইউরোপের মধ্যকার শক্তির সম্পর্ক ইউরোপের পক্ষে পরিবর্তিত হতে শুরু করে।
ফ্রান্সের উসমানীয় সাম্রাজ্যের অংশবিশেষ বিজয়
১৭৯৮ সালে নাপোলেওঁ (নেপোলিয়ন) বোনাপার্তের সেনাবাহিনী মিশরের উসমানীয় প্রদেশ দখল করে এবং প্রায় ৩০০০ মিশরীয়কে হত্যা করে। যদিও এই দখলটি মাত্র তিন বছর ছিল, তারপরে ফরাসিদের সাথে স্থায়ী শত্রুতা শুরু হয়, এই অভিজ্ঞতাটি শেষ পর্যন্ত মিশরীয় জনগণকে আলোকিত ধারণা এবং ইউরোপের নতুন প্রযুক্তির কাছে পরিচিত করেছিল।
ইউরোপে উসমানীয় পণ্ডিতগণ
ইউরোপীয় শক্তি এবং ধারণাগুলির সংস্পর্শ পরবর্তীকালে মিশরের নতুন গভর্নর মুহাম্মদ আলীকে মিশরকে আধুনিকীকরণের জন্য এই প্রযুক্তি গ্রহণে অনুপ্রাণিত করে এবং উসমানীয় সাম্রাজ্যের বাকী অংশের জন্য একটি উদাহরণ স্থাপন করে। উসমানীয় সরকার দূতাবাস খুলতে এবং কর্মকর্তাদের ইউরোপে পাঠাতে শুরু করে। | ১৭৯৮ সালে নাপোলেওঁ (নেপোলিয়ন) বোনাপার্তের সেনাবাহিনী কোন প্রদেশ দখল করে? | {
"answer_start": [
1195,
1195
],
"text": [
"মিশরের উসমানীয়",
"মিশরের উসমানীয়"
]
} |
bn_wiki_2412_02 | ইসলাম ও আধুনিকতা | ইসলাম ও আধুনিকতা সমসাময়িক সমাজবিজ্ঞানের আলোচিত বিষয়। ইসলামের ইতিহাসের বিভিন্ন ব্যাখ্যা এবং পন্থা ঘটনাপঞ্জি লিপিবদ্ধ করেছে। আধুনিকতা একীভূত ও সুসংগত একটি জটিল ও বহুমাত্রিক ঘটনা। এটির ঐতিহাসিকভাবে বিভিন্ন দিক থেকে বিভিন্নপন্থী চিন্তাধারা প্রচলিত রয়েছে।
অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইউরোপ বড় ধরনের রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যায় এবং আলোর পথে হাটতে শুরু করে, যা বিজ্ঞান, যৌক্তিকতা এবং মানবিকতার গুরুত্বের উপর জোর দিয়ে বিস্তার লাভ করেছিল এবং শিল্প বিপ্লবের নতুন প্রযুক্তিগুলি ইউরোপ জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছিল যা ইউরোপীয়দেরকে শক্তি এবং প্রভাব প্রদান করেছিল। আঠারো শতকের শেষ প্রান্তিকে কিছু পশ্চিম এবং উত্তর ইউরোপীয় দেশের প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের প্রযুক্তিগত দক্ষতার মধ্যে এই ব্যবধানটি আরও বাড়ে যায়।
আধুনিক ইউরোপের উত্থানটি অনেক পণ্ডিতদের মতে উসমানীয় সাম্রাজ্যের পতনের সাথে মিলে যায়, যা আঠারো শতকে রাজনৈতিক, সামরিক এবং অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়েছিল। ১৮ শ শতাব্দীর পূর্বে উসমানীয়রা নিজেদেরকে উচ্চতর বা ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ইউরোপের সমান শক্তি হিসাবে বিবেচনা করেছিল, ১৮ শ শতাব্দীর শেষে উসমানীয় সাম্রাজ্য এবং ইউরোপের মধ্যকার শক্তির সম্পর্ক ইউরোপের পক্ষে পরিবর্তিত হতে শুরু করে।
ফ্রান্সের উসমানীয় সাম্রাজ্যের অংশবিশেষ বিজয়
১৭৯৮ সালে নাপোলেওঁ (নেপোলিয়ন) বোনাপার্তের সেনাবাহিনী মিশরের উসমানীয় প্রদেশ দখল করে এবং প্রায় ৩০০০ মিশরীয়কে হত্যা করে। যদিও এই দখলটি মাত্র তিন বছর ছিল, তারপরে ফরাসিদের সাথে স্থায়ী শত্রুতা শুরু হয়, এই অভিজ্ঞতাটি শেষ পর্যন্ত মিশরীয় জনগণকে আলোকিত ধারণা এবং ইউরোপের নতুন প্রযুক্তির কাছে পরিচিত করেছিল।
ইউরোপে উসমানীয় পণ্ডিতগণ
ইউরোপীয় শক্তি এবং ধারণাগুলির সংস্পর্শ পরবর্তীকালে মিশরের নতুন গভর্নর মুহাম্মদ আলীকে মিশরকে আধুনিকীকরণের জন্য এই প্রযুক্তি গ্রহণে অনুপ্রাণিত করে এবং উসমানীয় সাম্রাজ্যের বাকী অংশের জন্য একটি উদাহরণ স্থাপন করে। উসমানীয় সরকার দূতাবাস খুলতে এবং কর্মকর্তাদের ইউরোপে পাঠাতে শুরু করে। | ১৭৯৮ সালে নাপোলেওঁ (নেপোলিয়ন) বোনাপার্তের সেনাবাহিনী কয়জন মিশরীয়কে হত্যা করে? | {
"answer_start": [
1230,
1230
],
"text": [
"প্রায় ৩০০০",
"প্রায় ৩০০০"
]
} |
bn_wiki_2412_03 | ইসলাম ও আধুনিকতা | ইসলাম ও আধুনিকতা সমসাময়িক সমাজবিজ্ঞানের আলোচিত বিষয়। ইসলামের ইতিহাসের বিভিন্ন ব্যাখ্যা এবং পন্থা ঘটনাপঞ্জি লিপিবদ্ধ করেছে। আধুনিকতা একীভূত ও সুসংগত একটি জটিল ও বহুমাত্রিক ঘটনা। এটির ঐতিহাসিকভাবে বিভিন্ন দিক থেকে বিভিন্নপন্থী চিন্তাধারা প্রচলিত রয়েছে।
অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইউরোপ বড় ধরনের রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যায় এবং আলোর পথে হাটতে শুরু করে, যা বিজ্ঞান, যৌক্তিকতা এবং মানবিকতার গুরুত্বের উপর জোর দিয়ে বিস্তার লাভ করেছিল এবং শিল্প বিপ্লবের নতুন প্রযুক্তিগুলি ইউরোপ জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছিল যা ইউরোপীয়দেরকে শক্তি এবং প্রভাব প্রদান করেছিল। আঠারো শতকের শেষ প্রান্তিকে কিছু পশ্চিম এবং উত্তর ইউরোপীয় দেশের প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের প্রযুক্তিগত দক্ষতার মধ্যে এই ব্যবধানটি আরও বাড়ে যায়।
আধুনিক ইউরোপের উত্থানটি অনেক পণ্ডিতদের মতে উসমানীয় সাম্রাজ্যের পতনের সাথে মিলে যায়, যা আঠারো শতকে রাজনৈতিক, সামরিক এবং অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়েছিল। ১৮ শ শতাব্দীর পূর্বে উসমানীয়রা নিজেদেরকে উচ্চতর বা ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ইউরোপের সমান শক্তি হিসাবে বিবেচনা করেছিল, ১৮ শ শতাব্দীর শেষে উসমানীয় সাম্রাজ্য এবং ইউরোপের মধ্যকার শক্তির সম্পর্ক ইউরোপের পক্ষে পরিবর্তিত হতে শুরু করে।
ফ্রান্সের উসমানীয় সাম্রাজ্যের অংশবিশেষ বিজয়
১৭৯৮ সালে নাপোলেওঁ (নেপোলিয়ন) বোনাপার্তের সেনাবাহিনী মিশরের উসমানীয় প্রদেশ দখল করে এবং প্রায় ৩০০০ মিশরীয়কে হত্যা করে। যদিও এই দখলটি মাত্র তিন বছর ছিল, তারপরে ফরাসিদের সাথে স্থায়ী শত্রুতা শুরু হয়, এই অভিজ্ঞতাটি শেষ পর্যন্ত মিশরীয় জনগণকে আলোকিত ধারণা এবং ইউরোপের নতুন প্রযুক্তির কাছে পরিচিত করেছিল।
ইউরোপে উসমানীয় পণ্ডিতগণ
ইউরোপীয় শক্তি এবং ধারণাগুলির সংস্পর্শ পরবর্তীকালে মিশরের নতুন গভর্নর মুহাম্মদ আলীকে মিশরকে আধুনিকীকরণের জন্য এই প্রযুক্তি গ্রহণে অনুপ্রাণিত করে এবং উসমানীয় সাম্রাজ্যের বাকী অংশের জন্য একটি উদাহরণ স্থাপন করে। উসমানীয় সরকার দূতাবাস খুলতে এবং কর্মকর্তাদের ইউরোপে পাঠাতে শুরু করে। | ফরাসিদের সাথে মিশরীয়দের স্থায়ী শত্রুতা কেন হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2412_04 | ইসলাম ও আধুনিকতা | ইসলাম ও আধুনিকতা সমসাময়িক সমাজবিজ্ঞানের আলোচিত বিষয়। ইসলামের ইতিহাসের বিভিন্ন ব্যাখ্যা এবং পন্থা ঘটনাপঞ্জি লিপিবদ্ধ করেছে। আধুনিকতা একীভূত ও সুসংগত একটি জটিল ও বহুমাত্রিক ঘটনা। এটির ঐতিহাসিকভাবে বিভিন্ন দিক থেকে বিভিন্নপন্থী চিন্তাধারা প্রচলিত রয়েছে।
অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইউরোপ বড় ধরনের রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যায় এবং আলোর পথে হাটতে শুরু করে, যা বিজ্ঞান, যৌক্তিকতা এবং মানবিকতার গুরুত্বের উপর জোর দিয়ে বিস্তার লাভ করেছিল এবং শিল্প বিপ্লবের নতুন প্রযুক্তিগুলি ইউরোপ জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছিল যা ইউরোপীয়দেরকে শক্তি এবং প্রভাব প্রদান করেছিল। আঠারো শতকের শেষ প্রান্তিকে কিছু পশ্চিম এবং উত্তর ইউরোপীয় দেশের প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের প্রযুক্তিগত দক্ষতার মধ্যে এই ব্যবধানটি আরও বাড়ে যায়।
আধুনিক ইউরোপের উত্থানটি অনেক পণ্ডিতদের মতে উসমানীয় সাম্রাজ্যের পতনের সাথে মিলে যায়, যা আঠারো শতকে রাজনৈতিক, সামরিক এবং অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়েছিল। ১৮ শ শতাব্দীর পূর্বে উসমানীয়রা নিজেদেরকে উচ্চতর বা ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ইউরোপের সমান শক্তি হিসাবে বিবেচনা করেছিল, ১৮ শ শতাব্দীর শেষে উসমানীয় সাম্রাজ্য এবং ইউরোপের মধ্যকার শক্তির সম্পর্ক ইউরোপের পক্ষে পরিবর্তিত হতে শুরু করে।
ফ্রান্সের উসমানীয় সাম্রাজ্যের অংশবিশেষ বিজয়
১৭৯৮ সালে নাপোলেওঁ (নেপোলিয়ন) বোনাপার্তের সেনাবাহিনী মিশরের উসমানীয় প্রদেশ দখল করে এবং প্রায় ৩০০০ মিশরীয়কে হত্যা করে। যদিও এই দখলটি মাত্র তিন বছর ছিল, তারপরে ফরাসিদের সাথে স্থায়ী শত্রুতা শুরু হয়, এই অভিজ্ঞতাটি শেষ পর্যন্ত মিশরীয় জনগণকে আলোকিত ধারণা এবং ইউরোপের নতুন প্রযুক্তির কাছে পরিচিত করেছিল।
ইউরোপে উসমানীয় পণ্ডিতগণ
ইউরোপীয় শক্তি এবং ধারণাগুলির সংস্পর্শ পরবর্তীকালে মিশরের নতুন গভর্নর মুহাম্মদ আলীকে মিশরকে আধুনিকীকরণের জন্য এই প্রযুক্তি গ্রহণে অনুপ্রাণিত করে এবং উসমানীয় সাম্রাজ্যের বাকী অংশের জন্য একটি উদাহরণ স্থাপন করে। উসমানীয় সরকার দূতাবাস খুলতে এবং কর্মকর্তাদের ইউরোপে পাঠাতে শুরু করে। | ইউরোপীয় শক্তি এবং ধারণাগুলির সংস্পর্শে কোন গভর্নর মিশরকে আধুনিকীকরণের জন্য অনুপ্রাণিত হন? | {
"answer_start": [
1541,
1541
],
"text": [
"মুহাম্মদ আলী",
"মুহাম্মদ আলী"
]
} |
bn_wiki_0804_03 | বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ | টেলিগ্রাফ শব্দটি দিয়ে যে যন্ত্রকে বোঝানো হয় তা মূলতঃ বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ। এই টেলিগ্রাফে বিদ্যুৎ বা তড়িৎ সংকেত ব্যবহার করে টেলিযোগাযোগ লাইন বা বেতার চ্যানেলের মাধ্যমে দূর দূরান্তে লিখিত বার্তা বা পত্র প্রেরণ করা হয়। তবে টেলিগ্রাফ দ্বারা শুধু বার্তা বা খবরটাই পাঠানো যায়, মূল লিখিত পত্রটিকে পাঠানো যায় না।
টেলিগ্রাফে বার্তাটিকে প্রথমে মোর্স কোডে রূপান্তরিত করে নেয়া হয় এবং তার পরে এই কোডটি টেলিগ্রাফের প্রেরক-যন্ত্রের সাহায্যে অন্যপ্রান্তে পাঠানো হয়। অন্যপ্রান্তেও একটি টেলিগ্রাফ থাকে যার গ্রাহক-যন্ত্রে কোড-বার্তাটিকে গ্রহণ করে আবার ভাষায় রূপান্তর করে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়। বার্তা পাঠানোর এই পদ্ধতিকে বলে টেলিগ্রাফি, আর গ্রাহকের কাছে বার্তাটি যে রূপে পৌঁছে দেয়া হয় তাকে বলে টেলিগ্রাম। টেলিগ্রাফ ছিল টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার প্রথম নিদর্শন যা মুহুর্তের মধ্যে দূর-দূরান্তের খবর এনে দিত মানুষের কাছে। এর সামাজিক এবং অর্থনৈতিক প্রভাব ছিল ব্যপক। যার ফলে আবিস্কারের মাত্র কয়েক দশকের মধ্যেই দেশ থেকে দেশে এবং সাগরের এপার-ওপারে টেলিগ্রাফের লাইন ছড়িয়ে পড়ে। | টেলিগ্রাফে বার্তাটিকে প্রথমে কিসে রূপান্তরিত করে নেয়া হয়? | {
"answer_start": [
340,
340
],
"text": [
"মোর্স কোডে",
"মোর্স কোডে"
]
} |
bn_wiki_0804_05 | বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ | টেলিগ্রাফ শব্দটি দিয়ে যে যন্ত্রকে বোঝানো হয় তা মূলতঃ বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ। এই টেলিগ্রাফে বিদ্যুৎ বা তড়িৎ সংকেত ব্যবহার করে টেলিযোগাযোগ লাইন বা বেতার চ্যানেলের মাধ্যমে দূর দূরান্তে লিখিত বার্তা বা পত্র প্রেরণ করা হয়। তবে টেলিগ্রাফ দ্বারা শুধু বার্তা বা খবরটাই পাঠানো যায়, মূল লিখিত পত্রটিকে পাঠানো যায় না।
টেলিগ্রাফে বার্তাটিকে প্রথমে মোর্স কোডে রূপান্তরিত করে নেয়া হয় এবং তার পরে এই কোডটি টেলিগ্রাফের প্রেরক-যন্ত্রের সাহায্যে অন্যপ্রান্তে পাঠানো হয়। অন্যপ্রান্তেও একটি টেলিগ্রাফ থাকে যার গ্রাহক-যন্ত্রে কোড-বার্তাটিকে গ্রহণ করে আবার ভাষায় রূপান্তর করে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়। বার্তা পাঠানোর এই পদ্ধতিকে বলে টেলিগ্রাফি, আর গ্রাহকের কাছে বার্তাটি যে রূপে পৌঁছে দেয়া হয় তাকে বলে টেলিগ্রাম। টেলিগ্রাফ ছিল টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার প্রথম নিদর্শন যা মুহুর্তের মধ্যে দূর-দূরান্তের খবর এনে দিত মানুষের কাছে। এর সামাজিক এবং অর্থনৈতিক প্রভাব ছিল ব্যপক। যার ফলে আবিস্কারের মাত্র কয়েক দশকের মধ্যেই দেশ থেকে দেশে এবং সাগরের এপার-ওপারে টেলিগ্রাফের লাইন ছড়িয়ে পড়ে। | টেলিগ্রাফে প্রেরক-যন্ত্রের চাবি কোথায় থাকে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0183_01 | ফিবোনাচ্চি | ফিবোনাচ্চি বা ফিবোনাক্কি (আনু. ১১৭০ - আনু. ১২৪০-৫০) ছিলেন একজন পিসা প্রজাতন্ত্রের একজন ইতালিয়ান গণিতবিদ, যাকে " মধ্যযুগের সবচেয়ে প্রতিভাবান পশ্চিমা গণিতবিদ" হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
তাকে যে ফিবোনাচ্চি নামে ডাকা হয়, এই নামটি দিয়েছিল ফ্রেঞ্চ-ইতালিয়ান ইতিহাসবিদ গিলাইম লিব্রি ১৮৩৮ সালে। এবং সংক্ষেপে ফিলিস বোনাচ্চি ("বোনাচ্চির ছেলে")। তিনি লিওনার্দো বোনাচ্চি, পিসার লিওনার্দো, বা লিওনার্দো বিগল্লো পিসানো হিসাবেও পরিচিত।
ফিবোনাচ্চি মূলত পশ্চিম বিশ্বে হিন্দু-আরবি সংখ্যা ব্যবস্থাকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন লিবার আবাসি (গণনার বইয়ের) ১২০২-র রচনায়। তিনি ইউরোপকে ফিবোনাচ্চি সংখ্যার অনুক্রমের সাথেও পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন, যা তিনি লিবার আবাসিতে উদাহরণ হিসাবে ব্যবহার করেছিলেন। | "মধ্যযুগের সবচেয়ে প্রতিভাবান পশ্চিমা গণিতবিদ" কে? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"ফিবোনাচ্চি",
"ফিবোনাচ্চি"
]
} |
bn_wiki_0183_03 | ফিবোনাচ্চি | ফিবোনাচ্চি বা ফিবোনাক্কি (আনু. ১১৭০ - আনু. ১২৪০-৫০) ছিলেন একজন পিসা প্রজাতন্ত্রের একজন ইতালিয়ান গণিতবিদ, যাকে " মধ্যযুগের সবচেয়ে প্রতিভাবান পশ্চিমা গণিতবিদ" হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
তাকে যে ফিবোনাচ্চি নামে ডাকা হয়, এই নামটি দিয়েছিল ফ্রেঞ্চ-ইতালিয়ান ইতিহাসবিদ গিলাইম লিব্রি ১৮৩৮ সালে। এবং সংক্ষেপে ফিলিস বোনাচ্চি ("বোনাচ্চির ছেলে")। তিনি লিওনার্দো বোনাচ্চি, পিসার লিওনার্দো, বা লিওনার্দো বিগল্লো পিসানো হিসাবেও পরিচিত।
ফিবোনাচ্চি মূলত পশ্চিম বিশ্বে হিন্দু-আরবি সংখ্যা ব্যবস্থাকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন লিবার আবাসি (গণনার বইয়ের) ১২০২-র রচনায়। তিনি ইউরোপকে ফিবোনাচ্চি সংখ্যার অনুক্রমের সাথেও পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন, যা তিনি লিবার আবাসিতে উদাহরণ হিসাবে ব্যবহার করেছিলেন। | ফিবোনাচ্চি মূলত পশ্চিম বিশ্বে কী জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন? | {
"answer_start": [
458,
458
],
"text": [
"হিন্দু-আরবি সংখ্যা ব্যবস্থাকে",
"হিন্দু-আরবি সংখ্যা ব্যবস্থাকে"
]
} |
bn_wiki_0183_04 | ফিবোনাচ্চি | ফিবোনাচ্চি বা ফিবোনাক্কি (আনু. ১১৭০ - আনু. ১২৪০-৫০) ছিলেন একজন পিসা প্রজাতন্ত্রের একজন ইতালিয়ান গণিতবিদ, যাকে " মধ্যযুগের সবচেয়ে প্রতিভাবান পশ্চিমা গণিতবিদ" হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
তাকে যে ফিবোনাচ্চি নামে ডাকা হয়, এই নামটি দিয়েছিল ফ্রেঞ্চ-ইতালিয়ান ইতিহাসবিদ গিলাইম লিব্রি ১৮৩৮ সালে। এবং সংক্ষেপে ফিলিস বোনাচ্চি ("বোনাচ্চির ছেলে")। তিনি লিওনার্দো বোনাচ্চি, পিসার লিওনার্দো, বা লিওনার্দো বিগল্লো পিসানো হিসাবেও পরিচিত।
ফিবোনাচ্চি মূলত পশ্চিম বিশ্বে হিন্দু-আরবি সংখ্যা ব্যবস্থাকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন লিবার আবাসি (গণনার বইয়ের) ১২০২-র রচনায়। তিনি ইউরোপকে ফিবোনাচ্চি সংখ্যার অনুক্রমের সাথেও পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন, যা তিনি লিবার আবাসিতে উদাহরণ হিসাবে ব্যবহার করেছিলেন। | ফিলিস বোনাচ্চি মানে কী? | {
"answer_start": [
321,
321
],
"text": [
"বোনাচ্চির ছেলে",
"বোনাচ্চির ছেলে"
]
} |
bn_wiki_0183_05 | ফিবোনাচ্চি | ফিবোনাচ্চি বা ফিবোনাক্কি (আনু. ১১৭০ - আনু. ১২৪০-৫০) ছিলেন একজন পিসা প্রজাতন্ত্রের একজন ইতালিয়ান গণিতবিদ, যাকে " মধ্যযুগের সবচেয়ে প্রতিভাবান পশ্চিমা গণিতবিদ" হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
তাকে যে ফিবোনাচ্চি নামে ডাকা হয়, এই নামটি দিয়েছিল ফ্রেঞ্চ-ইতালিয়ান ইতিহাসবিদ গিলাইম লিব্রি ১৮৩৮ সালে। এবং সংক্ষেপে ফিলিস বোনাচ্চি ("বোনাচ্চির ছেলে")। তিনি লিওনার্দো বোনাচ্চি, পিসার লিওনার্দো, বা লিওনার্দো বিগল্লো পিসানো হিসাবেও পরিচিত।
ফিবোনাচ্চি মূলত পশ্চিম বিশ্বে হিন্দু-আরবি সংখ্যা ব্যবস্থাকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন লিবার আবাসি (গণনার বইয়ের) ১২০২-র রচনায়। তিনি ইউরোপকে ফিবোনাচ্চি সংখ্যার অনুক্রমের সাথেও পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন, যা তিনি লিবার আবাসিতে উদাহরণ হিসাবে ব্যবহার করেছিলেন। | পিসার লিওনার্দো মানে কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0961_01 | ল্যাপটপ | কার্যপরিচালনার কারণে উৎপন্ন তাপ ল্যাপটপের মত ছোট জিনিস থেকে বের করা কষ্টকর। আগের ল্যাপটপগুলোতে তাপ শোষকগুলো সরাসরি উপাদানের উপর বসানো হত ঠান্ডা হবার জন্য। কিন্তু যখন গরম হয়ে উঠে এমন উপাদান ল্যাপটপের বেশি গভীরের স্তরে থাকে তবে একটি বড় জায়গা জুড়ে বায়ুবাহী নল বসানো হয় তাপ বের করে দেয়ার জন্য। আধুনিক ল্যাপটপগুলোতে তাপীয় নল ব্যবহার করা হয় তাপ দ্রুত যন্ত্রের কিনারে নিয়ে আসতে, অনেক ছোট ও সূক্ষ্ম ফ্যান এবং তাপ শোষক শীতলীকরন ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়। সাধারণত তাপ ল্যাপটপের পেছনে বা পাশে দিয়ে বের করে দেয়া হয়। অনেকগুলো বাতাস গ্রহণকারী পথ থাকে যদিও অনেকগুলো বন্ধ থাকে বিশেষ করে ল্যাপটপকে যখন নরম জিনিসের উপর বসানো হয়। যেমন চেয়ার কুশনের উপর, ফোমের উপর ইত্যাদি।
অ্যাপলের ম্যাকবুক প্রো এবং ম্যাকবুক এয়ার তৈরী হয় এ্যালুমিনিয়ামের খাচ বা বাক্সে, বিশ্বাস করা হয় যে, এই খাপ বা বাক্সও তাপ শোষনকারী হিসেবে কাজ করে যা যন্ত্রটির মূল অংশকে ঠান্ডা করতে সহায়তা করে। সহায়তাকারী যান্ত্রিক তাপের দেখাশোনাকারী সফটওয়্যার পিসির কার্যক্ষমতা ব্যহত করতে পারে বা জরুরী মুহূর্তে কম্পিউটার বন্ধে বাধ্য করতে পারে। কারণ এগুলো তৈরী করা হয়েছে যাতে কম্পিউটার অতিরিক্ত উত্তপ্ত হয়ে ওঠার আগেই বন্ধ করে ক্ষতি কমিয়ে আনার জন্য। এধরনের ব্যপারগুলো ঘটে যখন একটানা ল্যাপটপ চলে বা এমন জায়গায় রাখা হয়েছে যা তাপ বৃদ্ধির কারণ হয়ে দাড়িয়েছে যেমন ব্যাগে। এই ধরনের উত্তাপ বৃদ্ধির ফলে ল্যাপটপের খাপ বা বাক্সের প্লাস্টিক গলে যেতে পারে এমনকি আগুনও জ্বলে উঠতে পারে। বাজারে যেসব শীতলীকরন প্যাড পাওয়া যায় তা তাপকে নিয়ন্ত্রণ করতে কাজে লাগানো যেতে পারে।
ডকিং স্টেশন বা ডক এক ধরনের ল্যাপটপের সহায়ক বস্তু যাতে একাধিক পোর্ট থাকে এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে বাড়তি সম্প্রসারণ স্লট বা প্ল্যাটফর্ম দেয়া থাকে যাতে স্থায়ী বা অপসারনযোগ্য ড্রাইভ বসানো যায়। একটি ল্যাপটপকে ডকের সাথে সহজেই জুড়ে দেয়া যায়, সাধারণত বড় ধরনের একটি তারের মাধ্যমে।
কর্পোরেট পরিবেশে ডকিং স্টেশন খুব জনপ্রিয় যেহেতু এতে করে ল্যাপটপকে একটি ডেস্কটপের রূপ দেয়া যায়। কিন্তু তা সত্বেও একে সহজে খোলা যায়, ফলে যারা বাইরে কাজ করেন তাদের জন্য অত্যন্ত সুবিধাজনক।
যদি আরও বেশি পোর্টের প্রয়োজন হয় বা ল্যাপটপটি ঠিক মত বসানো না যায় তবে যে কেউ আরও কম দামি যন্ত্র ব্যবহার করতে পারে যা হল একটি পোর্ট কৃত্রিমকারী। এই যন্ত্রগুলো ল্যাপটপের পেছনে লাগানো হয় সাধারণত, ইউএসবি বা ফায়ারওয়ার দিয়ে। | কার্যপরিচালনার কারণে উৎপন্ন কী ল্যাপটপের মত ছোট জিনিস থেকে বের করা কষ্টকর? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"কার্যপরিচালনার কারণে উৎপন্ন তাপ ল্যাপটপের মত ছোট জিনিস থেকে বের করা কষ্টকর",
"কার্যপরিচালনার কারণে উৎপন্ন তাপ ল্যাপটপের মত ছোট জিনিস থেকে বের করা কষ্টকর"
]
} |
bn_wiki_0961_02 | ল্যাপটপ | কার্যপরিচালনার কারণে উৎপন্ন তাপ ল্যাপটপের মত ছোট জিনিস থেকে বের করা কষ্টকর। আগের ল্যাপটপগুলোতে তাপ শোষকগুলো সরাসরি উপাদানের উপর বসানো হত ঠান্ডা হবার জন্য। কিন্তু যখন গরম হয়ে উঠে এমন উপাদান ল্যাপটপের বেশি গভীরের স্তরে থাকে তবে একটি বড় জায়গা জুড়ে বায়ুবাহী নল বসানো হয় তাপ বের করে দেয়ার জন্য। আধুনিক ল্যাপটপগুলোতে তাপীয় নল ব্যবহার করা হয় তাপ দ্রুত যন্ত্রের কিনারে নিয়ে আসতে, অনেক ছোট ও সূক্ষ্ম ফ্যান এবং তাপ শোষক শীতলীকরন ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়। সাধারণত তাপ ল্যাপটপের পেছনে বা পাশে দিয়ে বের করে দেয়া হয়। অনেকগুলো বাতাস গ্রহণকারী পথ থাকে যদিও অনেকগুলো বন্ধ থাকে বিশেষ করে ল্যাপটপকে যখন নরম জিনিসের উপর বসানো হয়। যেমন চেয়ার কুশনের উপর, ফোমের উপর ইত্যাদি।
অ্যাপলের ম্যাকবুক প্রো এবং ম্যাকবুক এয়ার তৈরী হয় এ্যালুমিনিয়ামের খাচ বা বাক্সে, বিশ্বাস করা হয় যে, এই খাপ বা বাক্সও তাপ শোষনকারী হিসেবে কাজ করে যা যন্ত্রটির মূল অংশকে ঠান্ডা করতে সহায়তা করে। সহায়তাকারী যান্ত্রিক তাপের দেখাশোনাকারী সফটওয়্যার পিসির কার্যক্ষমতা ব্যহত করতে পারে বা জরুরী মুহূর্তে কম্পিউটার বন্ধে বাধ্য করতে পারে। কারণ এগুলো তৈরী করা হয়েছে যাতে কম্পিউটার অতিরিক্ত উত্তপ্ত হয়ে ওঠার আগেই বন্ধ করে ক্ষতি কমিয়ে আনার জন্য। এধরনের ব্যপারগুলো ঘটে যখন একটানা ল্যাপটপ চলে বা এমন জায়গায় রাখা হয়েছে যা তাপ বৃদ্ধির কারণ হয়ে দাড়িয়েছে যেমন ব্যাগে। এই ধরনের উত্তাপ বৃদ্ধির ফলে ল্যাপটপের খাপ বা বাক্সের প্লাস্টিক গলে যেতে পারে এমনকি আগুনও জ্বলে উঠতে পারে। বাজারে যেসব শীতলীকরন প্যাড পাওয়া যায় তা তাপকে নিয়ন্ত্রণ করতে কাজে লাগানো যেতে পারে।
ডকিং স্টেশন বা ডক এক ধরনের ল্যাপটপের সহায়ক বস্তু যাতে একাধিক পোর্ট থাকে এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে বাড়তি সম্প্রসারণ স্লট বা প্ল্যাটফর্ম দেয়া থাকে যাতে স্থায়ী বা অপসারনযোগ্য ড্রাইভ বসানো যায়। একটি ল্যাপটপকে ডকের সাথে সহজেই জুড়ে দেয়া যায়, সাধারণত বড় ধরনের একটি তারের মাধ্যমে।
কর্পোরেট পরিবেশে ডকিং স্টেশন খুব জনপ্রিয় যেহেতু এতে করে ল্যাপটপকে একটি ডেস্কটপের রূপ দেয়া যায়। কিন্তু তা সত্বেও একে সহজে খোলা যায়, ফলে যারা বাইরে কাজ করেন তাদের জন্য অত্যন্ত সুবিধাজনক।
যদি আরও বেশি পোর্টের প্রয়োজন হয় বা ল্যাপটপটি ঠিক মত বসানো না যায় তবে যে কেউ আরও কম দামি যন্ত্র ব্যবহার করতে পারে যা হল একটি পোর্ট কৃত্রিমকারী। এই যন্ত্রগুলো ল্যাপটপের পেছনে লাগানো হয় সাধারণত, ইউএসবি বা ফায়ারওয়ার দিয়ে। | আগের ল্যাপটপগুলোতে তাপ শোষকগুলো কোথায় বসানো হত ঠান্ডা হবার জন্য? | {
"answer_start": [
76,
76
],
"text": [
"আগের ল্যাপটপগুলোতে তাপ শোষকগুলো সরাসরি উপাদানের উপর বসানো হত ঠান্ডা হবার জন্য",
"আগের ল্যাপটপগুলোতে তাপ শোষকগুলো সরাসরি উপাদানের উপর বসানো হত ঠান্ডা হবার জন্য"
]
} |
bn_wiki_0961_05 | ল্যাপটপ | কার্যপরিচালনার কারণে উৎপন্ন তাপ ল্যাপটপের মত ছোট জিনিস থেকে বের করা কষ্টকর। আগের ল্যাপটপগুলোতে তাপ শোষকগুলো সরাসরি উপাদানের উপর বসানো হত ঠান্ডা হবার জন্য। কিন্তু যখন গরম হয়ে উঠে এমন উপাদান ল্যাপটপের বেশি গভীরের স্তরে থাকে তবে একটি বড় জায়গা জুড়ে বায়ুবাহী নল বসানো হয় তাপ বের করে দেয়ার জন্য। আধুনিক ল্যাপটপগুলোতে তাপীয় নল ব্যবহার করা হয় তাপ দ্রুত যন্ত্রের কিনারে নিয়ে আসতে, অনেক ছোট ও সূক্ষ্ম ফ্যান এবং তাপ শোষক শীতলীকরন ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়। সাধারণত তাপ ল্যাপটপের পেছনে বা পাশে দিয়ে বের করে দেয়া হয়। অনেকগুলো বাতাস গ্রহণকারী পথ থাকে যদিও অনেকগুলো বন্ধ থাকে বিশেষ করে ল্যাপটপকে যখন নরম জিনিসের উপর বসানো হয়। যেমন চেয়ার কুশনের উপর, ফোমের উপর ইত্যাদি।
অ্যাপলের ম্যাকবুক প্রো এবং ম্যাকবুক এয়ার তৈরী হয় এ্যালুমিনিয়ামের খাচ বা বাক্সে, বিশ্বাস করা হয় যে, এই খাপ বা বাক্সও তাপ শোষনকারী হিসেবে কাজ করে যা যন্ত্রটির মূল অংশকে ঠান্ডা করতে সহায়তা করে। সহায়তাকারী যান্ত্রিক তাপের দেখাশোনাকারী সফটওয়্যার পিসির কার্যক্ষমতা ব্যহত করতে পারে বা জরুরী মুহূর্তে কম্পিউটার বন্ধে বাধ্য করতে পারে। কারণ এগুলো তৈরী করা হয়েছে যাতে কম্পিউটার অতিরিক্ত উত্তপ্ত হয়ে ওঠার আগেই বন্ধ করে ক্ষতি কমিয়ে আনার জন্য। এধরনের ব্যপারগুলো ঘটে যখন একটানা ল্যাপটপ চলে বা এমন জায়গায় রাখা হয়েছে যা তাপ বৃদ্ধির কারণ হয়ে দাড়িয়েছে যেমন ব্যাগে। এই ধরনের উত্তাপ বৃদ্ধির ফলে ল্যাপটপের খাপ বা বাক্সের প্লাস্টিক গলে যেতে পারে এমনকি আগুনও জ্বলে উঠতে পারে। বাজারে যেসব শীতলীকরন প্যাড পাওয়া যায় তা তাপকে নিয়ন্ত্রণ করতে কাজে লাগানো যেতে পারে।
ডকিং স্টেশন বা ডক এক ধরনের ল্যাপটপের সহায়ক বস্তু যাতে একাধিক পোর্ট থাকে এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে বাড়তি সম্প্রসারণ স্লট বা প্ল্যাটফর্ম দেয়া থাকে যাতে স্থায়ী বা অপসারনযোগ্য ড্রাইভ বসানো যায়। একটি ল্যাপটপকে ডকের সাথে সহজেই জুড়ে দেয়া যায়, সাধারণত বড় ধরনের একটি তারের মাধ্যমে।
কর্পোরেট পরিবেশে ডকিং স্টেশন খুব জনপ্রিয় যেহেতু এতে করে ল্যাপটপকে একটি ডেস্কটপের রূপ দেয়া যায়। কিন্তু তা সত্বেও একে সহজে খোলা যায়, ফলে যারা বাইরে কাজ করেন তাদের জন্য অত্যন্ত সুবিধাজনক।
যদি আরও বেশি পোর্টের প্রয়োজন হয় বা ল্যাপটপটি ঠিক মত বসানো না যায় তবে যে কেউ আরও কম দামি যন্ত্র ব্যবহার করতে পারে যা হল একটি পোর্ট কৃত্রিমকারী। এই যন্ত্রগুলো ল্যাপটপের পেছনে লাগানো হয় সাধারণত, ইউএসবি বা ফায়ারওয়ার দিয়ে। | ল্যাপটপ ট্রলিগুলোকে প্রধানত স্কুলে ব্যবহার করা হয় কিসের বদলে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1652_01 | অভিনয় | অলঙ্কার শাস্ত্র মতে, অভিনয় চার প্রকারে সম্পন্ন হয়।
০১) আঙ্গিক অভিনয় : শরীরের অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করে যে অভিনয় করা হয়, সেটাই আঙ্গিক অভিনয়। শরীর ব্যবহার না করলে অভিনয় পরিপূর্ণ হয় না বলেই অভিনয়ে শারীরিক বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করতে হয়।
০২) বাচিক অভিনয় : অভিনয়কে পরিপূর্ণতা দানের জন্য কণ্ঠস্বরও ব্যবহার করতে হয়। কণ্ঠস্বর ব্যবহার করে যে অভিনয় করা হয় সেটাই বাচিক অভিনয়। বাচিক অভিনয় ছাড়া অভিনয় পরিপূর্ণ হয় না।
০৩) সাত্ত্বিক অভিনয় : সত্তা বা মনকে অভিনয়ে অর্ন্তভুক্ত না অভিনয় পরিপূর্ণ হয় না। মনের ভাবনাকে নিয়ন্ত্রণ ও অন্তর্ভুক্ত করে যে অভিনয় করা হয়, সেটাই সাত্ত্বিক অভিনয়। মূলত আবেগ ব্যবহার না করে অভিনয় করলে সেটা পরিপূর্ণতা লাভ করে না। আর আবেগ ব্যবহার করতে হলেই অভিনেতাকে মন নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এই মন নিয়ন্ত্রণ করে যেই অভিনয়, সেটাই সাত্ত্বিক অভিনয়।
০৪) আহার্য অভিনয় : অভিনয়কে পূর্ণমাত্রায় বোধগম্য ও চিত্তাকর্ষক করার জন্য পোশাক, অঙ্গরচনা, আলো ও মঞ্চ ব্যবহার করতে হয়। অভিনয়ের জন্য ব্যবহৃত এই সব উপাদান ছাড়া অভিনয় পরিপূর্ণতা পায় না। অভিনেতার শরীরের বাইরে অবস্থিত এই সব উপাদান ব্যবহার করে যে অভিনয় করা হয়, সেটাই আহার্য অভিনয়। | অভিনয় কয় প্রকারে সম্পন্ন হয়? | {
"answer_start": [
28,
28
],
"text": [
"চার",
"চার"
]
} |
bn_wiki_1652_03 | অভিনয় | অলঙ্কার শাস্ত্র মতে, অভিনয় চার প্রকারে সম্পন্ন হয়।
০১) আঙ্গিক অভিনয় : শরীরের অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করে যে অভিনয় করা হয়, সেটাই আঙ্গিক অভিনয়। শরীর ব্যবহার না করলে অভিনয় পরিপূর্ণ হয় না বলেই অভিনয়ে শারীরিক বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করতে হয়।
০২) বাচিক অভিনয় : অভিনয়কে পরিপূর্ণতা দানের জন্য কণ্ঠস্বরও ব্যবহার করতে হয়। কণ্ঠস্বর ব্যবহার করে যে অভিনয় করা হয় সেটাই বাচিক অভিনয়। বাচিক অভিনয় ছাড়া অভিনয় পরিপূর্ণ হয় না।
০৩) সাত্ত্বিক অভিনয় : সত্তা বা মনকে অভিনয়ে অর্ন্তভুক্ত না অভিনয় পরিপূর্ণ হয় না। মনের ভাবনাকে নিয়ন্ত্রণ ও অন্তর্ভুক্ত করে যে অভিনয় করা হয়, সেটাই সাত্ত্বিক অভিনয়। মূলত আবেগ ব্যবহার না করে অভিনয় করলে সেটা পরিপূর্ণতা লাভ করে না। আর আবেগ ব্যবহার করতে হলেই অভিনেতাকে মন নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এই মন নিয়ন্ত্রণ করে যেই অভিনয়, সেটাই সাত্ত্বিক অভিনয়।
০৪) আহার্য অভিনয় : অভিনয়কে পূর্ণমাত্রায় বোধগম্য ও চিত্তাকর্ষক করার জন্য পোশাক, অঙ্গরচনা, আলো ও মঞ্চ ব্যবহার করতে হয়। অভিনয়ের জন্য ব্যবহৃত এই সব উপাদান ছাড়া অভিনয় পরিপূর্ণতা পায় না। অভিনেতার শরীরের বাইরে অবস্থিত এই সব উপাদান ব্যবহার করে যে অভিনয় করা হয়, সেটাই আহার্য অভিনয়। | সাত্ত্বিক অভিনয় কী? | {
"answer_start": [
516,
516
],
"text": [
"মনের ভাবনাকে নিয়ন্ত্রণ ও অন্তর্ভুক্ত করে যে অভিনয় করা হয়",
"মনের ভাবনাকে নিয়ন্ত্রণ ও অন্তর্ভুক্ত করে যে অভিনয় করা হয়"
]
} |
bn_wiki_1652_05 | অভিনয় | অলঙ্কার শাস্ত্র মতে, অভিনয় চার প্রকারে সম্পন্ন হয়।
০১) আঙ্গিক অভিনয় : শরীরের অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করে যে অভিনয় করা হয়, সেটাই আঙ্গিক অভিনয়। শরীর ব্যবহার না করলে অভিনয় পরিপূর্ণ হয় না বলেই অভিনয়ে শারীরিক বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করতে হয়।
০২) বাচিক অভিনয় : অভিনয়কে পরিপূর্ণতা দানের জন্য কণ্ঠস্বরও ব্যবহার করতে হয়। কণ্ঠস্বর ব্যবহার করে যে অভিনয় করা হয় সেটাই বাচিক অভিনয়। বাচিক অভিনয় ছাড়া অভিনয় পরিপূর্ণ হয় না।
০৩) সাত্ত্বিক অভিনয় : সত্তা বা মনকে অভিনয়ে অর্ন্তভুক্ত না অভিনয় পরিপূর্ণ হয় না। মনের ভাবনাকে নিয়ন্ত্রণ ও অন্তর্ভুক্ত করে যে অভিনয় করা হয়, সেটাই সাত্ত্বিক অভিনয়। মূলত আবেগ ব্যবহার না করে অভিনয় করলে সেটা পরিপূর্ণতা লাভ করে না। আর আবেগ ব্যবহার করতে হলেই অভিনেতাকে মন নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এই মন নিয়ন্ত্রণ করে যেই অভিনয়, সেটাই সাত্ত্বিক অভিনয়।
০৪) আহার্য অভিনয় : অভিনয়কে পূর্ণমাত্রায় বোধগম্য ও চিত্তাকর্ষক করার জন্য পোশাক, অঙ্গরচনা, আলো ও মঞ্চ ব্যবহার করতে হয়। অভিনয়ের জন্য ব্যবহৃত এই সব উপাদান ছাড়া অভিনয় পরিপূর্ণতা পায় না। অভিনেতার শরীরের বাইরে অবস্থিত এই সব উপাদান ব্যবহার করে যে অভিনয় করা হয়, সেটাই আহার্য অভিনয়। | বাচিক অভিনয় কয় ধরনের? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0941_01 | ব্যক্তিগত কম্পিউটার | শক্তি সরবরাহ অংশ
কম্পিউটার শক্তি সরবরাহ অংশের উপরিভাগ, ঢাকনা খোলা অবস্থায়
শক্তি সরবরাহ অংশ সাধারণ উদ্দেশ্যের প্রধান বৈদ্যুতিক প্রবাহকে রূপান্তর করে কম্পিউটারের অন্যান্য উপাদানগুলোতে সরাসরি বিদ্যুত সরবরাহ করে। হিসেব মতো সিস্টেমে যে পরিমাণ শক্তি সরবরাহ প্রয়োজন তার থেকে আউটপুট করা হারের ক্ষমতা প্রায় ৪০ ভাগ বেশি হয়। কারণ এতে সিস্টেমের অন্যান্য উপাদানে হিসেবও যোগ করা হয়। এই হিসেবের ফলে শক্তি সরবরাহকারী এককটি রক্ষা পায় অতিরিক্ত চার্জ/লোড হওয়া থেকে এবং কার্যক্ষমতা হ্রাসকে প্রতিরোধ করে। তবে বৈদ্যুতিক গোলযোগ এড়াতে এর সাথে স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করা ভালো।
প্রদর্শক অংশ
একটি প্রদর্শনী একক বা "কম্পিউটার মনিটর" বা প্রদর্শনী হল একটি বৈদ্যুতিক যন্তু যা সাধারণত আলাদা থাকে কম্পিউটার বক্স থেকে এবং যা দৃশ্যমান চিত্র প্রদর্শন করে। প্রদর্শনী হতে পারে সিআরটি বা ফ্ল্যাট প্যানেল যেম টিএফটি এলসিডি। বহু-মনিটর ব্যবহারও দেখা যায়। মনিটর একটি আউটপুট ডিভাইস।
কম্পিউটার হতে প্রদত্ত সংকেত প্রদর্শনীর সার্কিটে এলে তা ছবি উৎপাদন করে। কম্পিউটারের মধ্যেই একটি যন্ত্র থাকে যা সিপিইউ হতে প্রাপ্ত সংকেতকে প্রদশর্নী পড়তে পারে এমন সংকেতে রূপান্তর করে। সেটি হতে পারে মাদাবোর্ডের সাথে সমন্বিত কার্ড, সম্প্রসারিত কার্ড যা আসলে একটি ভিডিও কার্ড।
পূর্বে শুধু লেখা ভিত্তিক কম্পিউটার মনিটর ছিল যা পরে চিত্রভিত্তিক ইন্টারফেসে পরিণত হয় এবং সেটিই স্থায়ীভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে আজকাল। এর ফলে এখন কম্পিউটার প্রদশর্নী আরও বেশি চিত্র এবং বহুমাধ্যম উপভোগের বস্তু হয়ে উঠছে।
ভিডিও কার্ড
ভিডিও কার্ড অন্যভাবে যাকে বলে গ্রাফিক্স কার্ড, গ্রাফিক্স অ্যাডাপ্টার বা ভিডিও অ্যাডাপ্টার। এটি হলো এমন একটি যন্ত্রাংশ যা মাদারবোর্ডে সংযুক্ত থেকে গ্রাফিক্স প্রক্রিয়াকরণ করে এবং তা প্রদর্শনীতে স্থানান্তর করে। এটি আধুনিক যুগের বহুমাধ্যমের আবশ্যকীয় অংশ।
পুরনো এবং বর্তমানের কমদামি মডেলগুলোতে গ্রাফিক্স সার্কিটটি মাদারবোর্ডের সাথে সমন্বিত থাকে কিন্তু আধুনিক এবং নমনীয় যন্ত্রগুলোতে গ্রাফিক্স কার্ড পিসিআই, এজিপি বা পিসিআই ইক্সপ্রেস দ্বারা যুক্ত থাকে।
যখন আইবিএম পিসি সূচনা করা হয়েছিল, বেশিরভাগ ব্যবসায়িক ধারার পিসিতে ব্যবহার হত লেখা ভিত্তিক প্রদর্শনী অ্যাডাপ্টার এবং কোন গ্রাফিক্স প্রদর্শন ক্ষমতা ছিলো না। হোম কম্পিউটারগুলোতে গ্রাফিক্স ছিল যা টেলিভিশনের সংকেতের সাথে সামঞ্জস্য ছিল। কিন্তু বর্তমানের তুলনায় তাতে রেজুলেশন কম ছিল। সেগুলো ছিল মাত্র আট বিটের প্রসেসরের এবং সীমিত পরিমাণ মেমোরি সংবলিত। | কম্পিউটারে শক্তি সরবরাহ অংশ কী করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0941_03 | ব্যক্তিগত কম্পিউটার | শক্তি সরবরাহ অংশ
কম্পিউটার শক্তি সরবরাহ অংশের উপরিভাগ, ঢাকনা খোলা অবস্থায়
শক্তি সরবরাহ অংশ সাধারণ উদ্দেশ্যের প্রধান বৈদ্যুতিক প্রবাহকে রূপান্তর করে কম্পিউটারের অন্যান্য উপাদানগুলোতে সরাসরি বিদ্যুত সরবরাহ করে। হিসেব মতো সিস্টেমে যে পরিমাণ শক্তি সরবরাহ প্রয়োজন তার থেকে আউটপুট করা হারের ক্ষমতা প্রায় ৪০ ভাগ বেশি হয়। কারণ এতে সিস্টেমের অন্যান্য উপাদানে হিসেবও যোগ করা হয়। এই হিসেবের ফলে শক্তি সরবরাহকারী এককটি রক্ষা পায় অতিরিক্ত চার্জ/লোড হওয়া থেকে এবং কার্যক্ষমতা হ্রাসকে প্রতিরোধ করে। তবে বৈদ্যুতিক গোলযোগ এড়াতে এর সাথে স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করা ভালো।
প্রদর্শক অংশ
একটি প্রদর্শনী একক বা "কম্পিউটার মনিটর" বা প্রদর্শনী হল একটি বৈদ্যুতিক যন্তু যা সাধারণত আলাদা থাকে কম্পিউটার বক্স থেকে এবং যা দৃশ্যমান চিত্র প্রদর্শন করে। প্রদর্শনী হতে পারে সিআরটি বা ফ্ল্যাট প্যানেল যেম টিএফটি এলসিডি। বহু-মনিটর ব্যবহারও দেখা যায়। মনিটর একটি আউটপুট ডিভাইস।
কম্পিউটার হতে প্রদত্ত সংকেত প্রদর্শনীর সার্কিটে এলে তা ছবি উৎপাদন করে। কম্পিউটারের মধ্যেই একটি যন্ত্র থাকে যা সিপিইউ হতে প্রাপ্ত সংকেতকে প্রদশর্নী পড়তে পারে এমন সংকেতে রূপান্তর করে। সেটি হতে পারে মাদাবোর্ডের সাথে সমন্বিত কার্ড, সম্প্রসারিত কার্ড যা আসলে একটি ভিডিও কার্ড।
পূর্বে শুধু লেখা ভিত্তিক কম্পিউটার মনিটর ছিল যা পরে চিত্রভিত্তিক ইন্টারফেসে পরিণত হয় এবং সেটিই স্থায়ীভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে আজকাল। এর ফলে এখন কম্পিউটার প্রদশর্নী আরও বেশি চিত্র এবং বহুমাধ্যম উপভোগের বস্তু হয়ে উঠছে।
ভিডিও কার্ড
ভিডিও কার্ড অন্যভাবে যাকে বলে গ্রাফিক্স কার্ড, গ্রাফিক্স অ্যাডাপ্টার বা ভিডিও অ্যাডাপ্টার। এটি হলো এমন একটি যন্ত্রাংশ যা মাদারবোর্ডে সংযুক্ত থেকে গ্রাফিক্স প্রক্রিয়াকরণ করে এবং তা প্রদর্শনীতে স্থানান্তর করে। এটি আধুনিক যুগের বহুমাধ্যমের আবশ্যকীয় অংশ।
পুরনো এবং বর্তমানের কমদামি মডেলগুলোতে গ্রাফিক্স সার্কিটটি মাদারবোর্ডের সাথে সমন্বিত থাকে কিন্তু আধুনিক এবং নমনীয় যন্ত্রগুলোতে গ্রাফিক্স কার্ড পিসিআই, এজিপি বা পিসিআই ইক্সপ্রেস দ্বারা যুক্ত থাকে।
যখন আইবিএম পিসি সূচনা করা হয়েছিল, বেশিরভাগ ব্যবসায়িক ধারার পিসিতে ব্যবহার হত লেখা ভিত্তিক প্রদর্শনী অ্যাডাপ্টার এবং কোন গ্রাফিক্স প্রদর্শন ক্ষমতা ছিলো না। হোম কম্পিউটারগুলোতে গ্রাফিক্স ছিল যা টেলিভিশনের সংকেতের সাথে সামঞ্জস্য ছিল। কিন্তু বর্তমানের তুলনায় তাতে রেজুলেশন কম ছিল। সেগুলো ছিল মাত্র আট বিটের প্রসেসরের এবং সীমিত পরিমাণ মেমোরি সংবলিত। | কম্পিউটার মনিটর কী? | {
"answer_start": [
392,
392
],
"text": [
"একটি প্রদর্শনী একক বা \"\"কম্পিউটার মনিটর\"\" বা প্রদর্শনী হল একটি বৈদ্যুতিক যন্তু যা সাধারণত আলাদা থাকে কম্পিউটার বক্স থেকে এবং যা দৃশ্যমান চিত্র প্রদর্শন করে",
"একটি প্রদর্শনী একক বা \"\"কম্পিউটার মনিটর\"\" বা প্রদর্শনী হল একটি বৈদ্যুতিক যন্তু যা সাধারণত আলাদা থাকে কম্পিউটার বক্স থেকে এবং যা দৃশ্যমান চিত্র প্রদর্শন করে"
]
} |
bn_wiki_0941_04 | ব্যক্তিগত কম্পিউটার | শক্তি সরবরাহ অংশ
কম্পিউটার শক্তি সরবরাহ অংশের উপরিভাগ, ঢাকনা খোলা অবস্থায়
শক্তি সরবরাহ অংশ সাধারণ উদ্দেশ্যের প্রধান বৈদ্যুতিক প্রবাহকে রূপান্তর করে কম্পিউটারের অন্যান্য উপাদানগুলোতে সরাসরি বিদ্যুত সরবরাহ করে। হিসেব মতো সিস্টেমে যে পরিমাণ শক্তি সরবরাহ প্রয়োজন তার থেকে আউটপুট করা হারের ক্ষমতা প্রায় ৪০ ভাগ বেশি হয়। কারণ এতে সিস্টেমের অন্যান্য উপাদানে হিসেবও যোগ করা হয়। এই হিসেবের ফলে শক্তি সরবরাহকারী এককটি রক্ষা পায় অতিরিক্ত চার্জ/লোড হওয়া থেকে এবং কার্যক্ষমতা হ্রাসকে প্রতিরোধ করে। তবে বৈদ্যুতিক গোলযোগ এড়াতে এর সাথে স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করা ভালো।
প্রদর্শক অংশ
একটি প্রদর্শনী একক বা "কম্পিউটার মনিটর" বা প্রদর্শনী হল একটি বৈদ্যুতিক যন্তু যা সাধারণত আলাদা থাকে কম্পিউটার বক্স থেকে এবং যা দৃশ্যমান চিত্র প্রদর্শন করে। প্রদর্শনী হতে পারে সিআরটি বা ফ্ল্যাট প্যানেল যেম টিএফটি এলসিডি। বহু-মনিটর ব্যবহারও দেখা যায়। মনিটর একটি আউটপুট ডিভাইস।
কম্পিউটার হতে প্রদত্ত সংকেত প্রদর্শনীর সার্কিটে এলে তা ছবি উৎপাদন করে। কম্পিউটারের মধ্যেই একটি যন্ত্র থাকে যা সিপিইউ হতে প্রাপ্ত সংকেতকে প্রদশর্নী পড়তে পারে এমন সংকেতে রূপান্তর করে। সেটি হতে পারে মাদাবোর্ডের সাথে সমন্বিত কার্ড, সম্প্রসারিত কার্ড যা আসলে একটি ভিডিও কার্ড।
পূর্বে শুধু লেখা ভিত্তিক কম্পিউটার মনিটর ছিল যা পরে চিত্রভিত্তিক ইন্টারফেসে পরিণত হয় এবং সেটিই স্থায়ীভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে আজকাল। এর ফলে এখন কম্পিউটার প্রদশর্নী আরও বেশি চিত্র এবং বহুমাধ্যম উপভোগের বস্তু হয়ে উঠছে।
ভিডিও কার্ড
ভিডিও কার্ড অন্যভাবে যাকে বলে গ্রাফিক্স কার্ড, গ্রাফিক্স অ্যাডাপ্টার বা ভিডিও অ্যাডাপ্টার। এটি হলো এমন একটি যন্ত্রাংশ যা মাদারবোর্ডে সংযুক্ত থেকে গ্রাফিক্স প্রক্রিয়াকরণ করে এবং তা প্রদর্শনীতে স্থানান্তর করে। এটি আধুনিক যুগের বহুমাধ্যমের আবশ্যকীয় অংশ।
পুরনো এবং বর্তমানের কমদামি মডেলগুলোতে গ্রাফিক্স সার্কিটটি মাদারবোর্ডের সাথে সমন্বিত থাকে কিন্তু আধুনিক এবং নমনীয় যন্ত্রগুলোতে গ্রাফিক্স কার্ড পিসিআই, এজিপি বা পিসিআই ইক্সপ্রেস দ্বারা যুক্ত থাকে।
যখন আইবিএম পিসি সূচনা করা হয়েছিল, বেশিরভাগ ব্যবসায়িক ধারার পিসিতে ব্যবহার হত লেখা ভিত্তিক প্রদর্শনী অ্যাডাপ্টার এবং কোন গ্রাফিক্স প্রদর্শন ক্ষমতা ছিলো না। হোম কম্পিউটারগুলোতে গ্রাফিক্স ছিল যা টেলিভিশনের সংকেতের সাথে সামঞ্জস্য ছিল। কিন্তু বর্তমানের তুলনায় তাতে রেজুলেশন কম ছিল। সেগুলো ছিল মাত্র আট বিটের প্রসেসরের এবং সীমিত পরিমাণ মেমোরি সংবলিত। | এসএসডি কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0941_05 | ব্যক্তিগত কম্পিউটার | শক্তি সরবরাহ অংশ
কম্পিউটার শক্তি সরবরাহ অংশের উপরিভাগ, ঢাকনা খোলা অবস্থায়
শক্তি সরবরাহ অংশ সাধারণ উদ্দেশ্যের প্রধান বৈদ্যুতিক প্রবাহকে রূপান্তর করে কম্পিউটারের অন্যান্য উপাদানগুলোতে সরাসরি বিদ্যুত সরবরাহ করে। হিসেব মতো সিস্টেমে যে পরিমাণ শক্তি সরবরাহ প্রয়োজন তার থেকে আউটপুট করা হারের ক্ষমতা প্রায় ৪০ ভাগ বেশি হয়। কারণ এতে সিস্টেমের অন্যান্য উপাদানে হিসেবও যোগ করা হয়। এই হিসেবের ফলে শক্তি সরবরাহকারী এককটি রক্ষা পায় অতিরিক্ত চার্জ/লোড হওয়া থেকে এবং কার্যক্ষমতা হ্রাসকে প্রতিরোধ করে। তবে বৈদ্যুতিক গোলযোগ এড়াতে এর সাথে স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করা ভালো।
প্রদর্শক অংশ
একটি প্রদর্শনী একক বা "কম্পিউটার মনিটর" বা প্রদর্শনী হল একটি বৈদ্যুতিক যন্তু যা সাধারণত আলাদা থাকে কম্পিউটার বক্স থেকে এবং যা দৃশ্যমান চিত্র প্রদর্শন করে। প্রদর্শনী হতে পারে সিআরটি বা ফ্ল্যাট প্যানেল যেম টিএফটি এলসিডি। বহু-মনিটর ব্যবহারও দেখা যায়। মনিটর একটি আউটপুট ডিভাইস।
কম্পিউটার হতে প্রদত্ত সংকেত প্রদর্শনীর সার্কিটে এলে তা ছবি উৎপাদন করে। কম্পিউটারের মধ্যেই একটি যন্ত্র থাকে যা সিপিইউ হতে প্রাপ্ত সংকেতকে প্রদশর্নী পড়তে পারে এমন সংকেতে রূপান্তর করে। সেটি হতে পারে মাদাবোর্ডের সাথে সমন্বিত কার্ড, সম্প্রসারিত কার্ড যা আসলে একটি ভিডিও কার্ড।
পূর্বে শুধু লেখা ভিত্তিক কম্পিউটার মনিটর ছিল যা পরে চিত্রভিত্তিক ইন্টারফেসে পরিণত হয় এবং সেটিই স্থায়ীভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে আজকাল। এর ফলে এখন কম্পিউটার প্রদশর্নী আরও বেশি চিত্র এবং বহুমাধ্যম উপভোগের বস্তু হয়ে উঠছে।
ভিডিও কার্ড
ভিডিও কার্ড অন্যভাবে যাকে বলে গ্রাফিক্স কার্ড, গ্রাফিক্স অ্যাডাপ্টার বা ভিডিও অ্যাডাপ্টার। এটি হলো এমন একটি যন্ত্রাংশ যা মাদারবোর্ডে সংযুক্ত থেকে গ্রাফিক্স প্রক্রিয়াকরণ করে এবং তা প্রদর্শনীতে স্থানান্তর করে। এটি আধুনিক যুগের বহুমাধ্যমের আবশ্যকীয় অংশ।
পুরনো এবং বর্তমানের কমদামি মডেলগুলোতে গ্রাফিক্স সার্কিটটি মাদারবোর্ডের সাথে সমন্বিত থাকে কিন্তু আধুনিক এবং নমনীয় যন্ত্রগুলোতে গ্রাফিক্স কার্ড পিসিআই, এজিপি বা পিসিআই ইক্সপ্রেস দ্বারা যুক্ত থাকে।
যখন আইবিএম পিসি সূচনা করা হয়েছিল, বেশিরভাগ ব্যবসায়িক ধারার পিসিতে ব্যবহার হত লেখা ভিত্তিক প্রদর্শনী অ্যাডাপ্টার এবং কোন গ্রাফিক্স প্রদর্শন ক্ষমতা ছিলো না। হোম কম্পিউটারগুলোতে গ্রাফিক্স ছিল যা টেলিভিশনের সংকেতের সাথে সামঞ্জস্য ছিল। কিন্তু বর্তমানের তুলনায় তাতে রেজুলেশন কম ছিল। সেগুলো ছিল মাত্র আট বিটের প্রসেসরের এবং সীমিত পরিমাণ মেমোরি সংবলিত। | মাইক্রোপ্রসেসর কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1037_01 | রাগিণী এমএমএস: রিটার্নস | রাগিণী এমএমএস: রিটার্নস হচ্ছে একটি ভারতীয় প্রেমময়-ভয়ঙ্কর ওয়েব সিরিজ, যেটি এএলটি বালাজি দ্বারা প্রযোজিত এবং বণ্টিত। এই সিরিজটি হচ্ছে রাগিণী এমএমএসের ৩য় কিস্তি। এর পূর্বে এই ধারাবাহিকের রাগিণী এমএমএস (২০১১) এবং রাগিণী এমএমএস ২ (২০১৬) মুক্তি পেয়েছে। এই সিরিজটিতে কারিশমা শর্মা, রিয়া সেন, সিদ্ধার্থ গুপ্তা এবং নিশান্ত সিং মালকানি অভিনয় করেছেন। এই সিরিজটি ২০১৭ সালের ১৯ অক্টোবর হতে এএলটি বালাজিতে প্রচারিত হচ্ছে।এই সিরিজের গল্পটি সিমরন (রিয়া সেন) এবং রাগিণী (কারিশমা শর্মা) নামে দুই চরিত্রের জীবনকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। অদ্ভুত ভূত, যা এই দুই চরিত্র একটি অমানব কলেজে প্রত্যক্ষ করে তা-ই হচ্ছে এই কাহিনীর মূল। যার সাথে রয়েছে একটি কলঙ্কিত এমএমএস সিডি, যার মধ্যে রয়েছে রোমাঞ্চকর রহস্য এবং অদ্ভুত গোপন রহস্য। এটি তাদের চারপাশে বিদ্যমান অদ্ভুত শক্তির বিরুদ্ধে শক্তি প্রদান করে। | রাগিণী এমএমএস: রিটার্নস কী ধরণের ওয়েব সিরিজ? | {
"answer_start": [
35,
35
],
"text": [
"ভারতীয় প্রেমময়-ভয়ঙ্কর ওয়েব সিরিজ",
"ভারতীয় প্রেমময়-ভয়ঙ্কর ওয়েব সিরিজ"
]
} |
bn_wiki_1037_04 | রাগিণী এমএমএস: রিটার্নস | রাগিণী এমএমএস: রিটার্নস হচ্ছে একটি ভারতীয় প্রেমময়-ভয়ঙ্কর ওয়েব সিরিজ, যেটি এএলটি বালাজি দ্বারা প্রযোজিত এবং বণ্টিত। এই সিরিজটি হচ্ছে রাগিণী এমএমএসের ৩য় কিস্তি। এর পূর্বে এই ধারাবাহিকের রাগিণী এমএমএস (২০১১) এবং রাগিণী এমএমএস ২ (২০১৬) মুক্তি পেয়েছে। এই সিরিজটিতে কারিশমা শর্মা, রিয়া সেন, সিদ্ধার্থ গুপ্তা এবং নিশান্ত সিং মালকানি অভিনয় করেছেন। এই সিরিজটি ২০১৭ সালের ১৯ অক্টোবর হতে এএলটি বালাজিতে প্রচারিত হচ্ছে।এই সিরিজের গল্পটি সিমরন (রিয়া সেন) এবং রাগিণী (কারিশমা শর্মা) নামে দুই চরিত্রের জীবনকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। অদ্ভুত ভূত, যা এই দুই চরিত্র একটি অমানব কলেজে প্রত্যক্ষ করে তা-ই হচ্ছে এই কাহিনীর মূল। যার সাথে রয়েছে একটি কলঙ্কিত এমএমএস সিডি, যার মধ্যে রয়েছে রোমাঞ্চকর রহস্য এবং অদ্ভুত গোপন রহস্য। এটি তাদের চারপাশে বিদ্যমান অদ্ভুত শক্তির বিরুদ্ধে শক্তি প্রদান করে। | রাগিণী এমএমএস: রিটার্নস কোথায় প্রচারিত হয়? | {
"answer_start": [
385,
385
],
"text": [
"এএলটি বালাজিতে",
"এএলটি বালাজিতে"
]
} |
bn_wiki_0879_01 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | সোভিয়েত ইউনিয়নের সাইবারনেটিক্সকে প্রাথমিকভাবে 'সাম্রাজ্যবাদী প্রতিক্রিয়াশীলদের' (সোভিয়েত দার্শনিক অভিধান, ১৯৫৪) 'ছদ্মবিজ্ঞান' এবং 'মতাদর্শগত অস্ত্র' হিসাবে বিবেচনা করা হত এবং পরে সাইবারনেটিক্সের একটি সংকীর্ণ রূপ হিসাবে সমালোচিত হয়েছিল। ১৯৫০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে শেষের দিকে ভিক্টর গ্লুশকভ এবং অন্যান্যরা এই ক্ষেত্রে খ্যাতি লাভ করেছিলেন। সোভিয়েত সাইবারনেটিক্স, পাশ্চাত্যে যা কম্পিউটার বিজ্ঞানের নামে পরিচিত ছিল তার বেশিরভাগ অংশই নিজের অন্তর্ভুক্ত করেছিল ।
১৯৬০-এর দশকে অর্থনীতিবিদ অস্কার ল্যাঞ্জ, সাইবারনেটিস্ট ভিক্টর গ্লুশকভ এবং অন্যান্য সোভিয়েত সাইবারনেটিক্সিস্টদের দ্বারা একটি যুগোপযোগী পরিকল্পিত অর্থনীতির জন্য স্ব-নিয়ন্ত্রক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার নকশা অন্বেষণ করা হয়েছিল।
১৯৫৬ সালে ডার্টমাউথ ওয়ার্কশপে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একটি স্বতন্ত্র শাখা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিছু অস্বস্তিকর সহভাবের পরে এআই তহবিল এবং সুনাম অর্জন করে। ফলস্বরূপ, কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্কের গবেষণার মতো সাইবারনেটিক বিজ্ঞানের গবেষণা হ্রাস করা হয়েছিল; এবং এর নিয়ম-নীতিগুলোকে সমাজিকবিজ্ঞান ও চিকিৎসার জগতে কাছে হস্তান্তরিত হয়েছিল।
আরও উন্নয়ন এবং নতুন দিকনির্দেশ
১৯৭০ এর দশকে, নতুন সাইবারনেটিশিয়ানরা একাধিক ক্ষেত্রের মধ্যে আবির্ভূত হয়েছিল, তবে বিশেষ ভাবে জীববিজ্ঞানের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছিল। জ্যঁ-পিয়েরে ডুপুয়ের (১৯৮৬) মতে, মাতুরানা, ভারেলা এবং আটলানের ধারণাগুলি ' আণবিক জীববিজ্ঞানের উপর ভিত্তি করে উপলব্ধি করেছিল, যে প্রোগ্রামটির উপর ভিত্তি করে সাইবারনেটিক রূপকগুলি তৈরি করা হয়েছিল তা জীবের স্বাধীন অধিকারের ধারণাকে অসম্ভব করে তুলেছে। ফলস্বরূপ, এই চিন্তাবিদদের একটি নতুন সাইবারনেটিক্সকে আবিষ্কারের দিকে পরিচালিত করা হয়েছিল, যা মানবজাতি প্রকৃতিতে উদ্ভব করে এমন সংস্থাগুলির সাথে আরও উপযুক্ত - যে সংস্থাগুলি তারা নিজে আবিষ্কার করেননি"।যাইহোক, ১৯৮০ এর দশকে এই নতুন সাইবারনেটিক্সের বৈশিষ্ট্যগুলি সামাজিক সংগঠনের সামাজিক ক্ষেত্রগুলিতে প্রয়োগ করা যেতে পারে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন বিতর্কের জন্য উন্মুক্ত ছিল। | সোভিয়েত ইউনিয়নের সাইবারনেটিক্সকে প্রাথমিকভাবে কি বিবেচনা করা হত? | {
"answer_start": [
47,
47
],
"text": [
" 'সাম্রাজ্যবাদী প্রতিক্রিয়াশীলদের' (সোভিয়েত দার্শনিক অভিধান, ১৯৫৪) 'ছদ্মবিজ্ঞান' এবং 'মতাদর্শগত অস্ত্র' হিসাবে বিবেচনা করা হত",
" 'সাম্রাজ্যবাদী প্রতিক্রিয়াশীলদের' (সোভিয়েত দার্শনিক অভিধান, ১৯৫৪) 'ছদ্মবিজ্ঞান' এবং 'মতাদর্শগত অস্ত্র' হিসাবে বিবেচনা করা হত"
]
} |
bn_wiki_0879_02 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | সোভিয়েত ইউনিয়নের সাইবারনেটিক্সকে প্রাথমিকভাবে 'সাম্রাজ্যবাদী প্রতিক্রিয়াশীলদের' (সোভিয়েত দার্শনিক অভিধান, ১৯৫৪) 'ছদ্মবিজ্ঞান' এবং 'মতাদর্শগত অস্ত্র' হিসাবে বিবেচনা করা হত এবং পরে সাইবারনেটিক্সের একটি সংকীর্ণ রূপ হিসাবে সমালোচিত হয়েছিল। ১৯৫০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে শেষের দিকে ভিক্টর গ্লুশকভ এবং অন্যান্যরা এই ক্ষেত্রে খ্যাতি লাভ করেছিলেন। সোভিয়েত সাইবারনেটিক্স, পাশ্চাত্যে যা কম্পিউটার বিজ্ঞানের নামে পরিচিত ছিল তার বেশিরভাগ অংশই নিজের অন্তর্ভুক্ত করেছিল ।
১৯৬০-এর দশকে অর্থনীতিবিদ অস্কার ল্যাঞ্জ, সাইবারনেটিস্ট ভিক্টর গ্লুশকভ এবং অন্যান্য সোভিয়েত সাইবারনেটিক্সিস্টদের দ্বারা একটি যুগোপযোগী পরিকল্পিত অর্থনীতির জন্য স্ব-নিয়ন্ত্রক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার নকশা অন্বেষণ করা হয়েছিল।
১৯৫৬ সালে ডার্টমাউথ ওয়ার্কশপে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একটি স্বতন্ত্র শাখা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিছু অস্বস্তিকর সহভাবের পরে এআই তহবিল এবং সুনাম অর্জন করে। ফলস্বরূপ, কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্কের গবেষণার মতো সাইবারনেটিক বিজ্ঞানের গবেষণা হ্রাস করা হয়েছিল; এবং এর নিয়ম-নীতিগুলোকে সমাজিকবিজ্ঞান ও চিকিৎসার জগতে কাছে হস্তান্তরিত হয়েছিল।
আরও উন্নয়ন এবং নতুন দিকনির্দেশ
১৯৭০ এর দশকে, নতুন সাইবারনেটিশিয়ানরা একাধিক ক্ষেত্রের মধ্যে আবির্ভূত হয়েছিল, তবে বিশেষ ভাবে জীববিজ্ঞানের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছিল। জ্যঁ-পিয়েরে ডুপুয়ের (১৯৮৬) মতে, মাতুরানা, ভারেলা এবং আটলানের ধারণাগুলি ' আণবিক জীববিজ্ঞানের উপর ভিত্তি করে উপলব্ধি করেছিল, যে প্রোগ্রামটির উপর ভিত্তি করে সাইবারনেটিক রূপকগুলি তৈরি করা হয়েছিল তা জীবের স্বাধীন অধিকারের ধারণাকে অসম্ভব করে তুলেছে। ফলস্বরূপ, এই চিন্তাবিদদের একটি নতুন সাইবারনেটিক্সকে আবিষ্কারের দিকে পরিচালিত করা হয়েছিল, যা মানবজাতি প্রকৃতিতে উদ্ভব করে এমন সংস্থাগুলির সাথে আরও উপযুক্ত - যে সংস্থাগুলি তারা নিজে আবিষ্কার করেননি"।যাইহোক, ১৯৮০ এর দশকে এই নতুন সাইবারনেটিক্সের বৈশিষ্ট্যগুলি সামাজিক সংগঠনের সামাজিক ক্ষেত্রগুলিতে প্রয়োগ করা যেতে পারে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন বিতর্কের জন্য উন্মুক্ত ছিল। | সোভিয়েত ইউনিয়নে সাইবারনেটিক্সের ক্ষেত্রে ১৯৫০-এর দশকে কারা খ্যাতি লাভ করেছিলেন? | {
"answer_start": [
279,
279
],
"text": [
" ভিক্টর গ্লুশকভ এবং অন্যান্যরা",
" ভিক্টর গ্লুশকভ এবং অন্যান্যরা"
]
} |
bn_wiki_0879_03 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | সোভিয়েত ইউনিয়নের সাইবারনেটিক্সকে প্রাথমিকভাবে 'সাম্রাজ্যবাদী প্রতিক্রিয়াশীলদের' (সোভিয়েত দার্শনিক অভিধান, ১৯৫৪) 'ছদ্মবিজ্ঞান' এবং 'মতাদর্শগত অস্ত্র' হিসাবে বিবেচনা করা হত এবং পরে সাইবারনেটিক্সের একটি সংকীর্ণ রূপ হিসাবে সমালোচিত হয়েছিল। ১৯৫০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে শেষের দিকে ভিক্টর গ্লুশকভ এবং অন্যান্যরা এই ক্ষেত্রে খ্যাতি লাভ করেছিলেন। সোভিয়েত সাইবারনেটিক্স, পাশ্চাত্যে যা কম্পিউটার বিজ্ঞানের নামে পরিচিত ছিল তার বেশিরভাগ অংশই নিজের অন্তর্ভুক্ত করেছিল ।
১৯৬০-এর দশকে অর্থনীতিবিদ অস্কার ল্যাঞ্জ, সাইবারনেটিস্ট ভিক্টর গ্লুশকভ এবং অন্যান্য সোভিয়েত সাইবারনেটিক্সিস্টদের দ্বারা একটি যুগোপযোগী পরিকল্পিত অর্থনীতির জন্য স্ব-নিয়ন্ত্রক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার নকশা অন্বেষণ করা হয়েছিল।
১৯৫৬ সালে ডার্টমাউথ ওয়ার্কশপে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একটি স্বতন্ত্র শাখা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিছু অস্বস্তিকর সহভাবের পরে এআই তহবিল এবং সুনাম অর্জন করে। ফলস্বরূপ, কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্কের গবেষণার মতো সাইবারনেটিক বিজ্ঞানের গবেষণা হ্রাস করা হয়েছিল; এবং এর নিয়ম-নীতিগুলোকে সমাজিকবিজ্ঞান ও চিকিৎসার জগতে কাছে হস্তান্তরিত হয়েছিল।
আরও উন্নয়ন এবং নতুন দিকনির্দেশ
১৯৭০ এর দশকে, নতুন সাইবারনেটিশিয়ানরা একাধিক ক্ষেত্রের মধ্যে আবির্ভূত হয়েছিল, তবে বিশেষ ভাবে জীববিজ্ঞানের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছিল। জ্যঁ-পিয়েরে ডুপুয়ের (১৯৮৬) মতে, মাতুরানা, ভারেলা এবং আটলানের ধারণাগুলি ' আণবিক জীববিজ্ঞানের উপর ভিত্তি করে উপলব্ধি করেছিল, যে প্রোগ্রামটির উপর ভিত্তি করে সাইবারনেটিক রূপকগুলি তৈরি করা হয়েছিল তা জীবের স্বাধীন অধিকারের ধারণাকে অসম্ভব করে তুলেছে। ফলস্বরূপ, এই চিন্তাবিদদের একটি নতুন সাইবারনেটিক্সকে আবিষ্কারের দিকে পরিচালিত করা হয়েছিল, যা মানবজাতি প্রকৃতিতে উদ্ভব করে এমন সংস্থাগুলির সাথে আরও উপযুক্ত - যে সংস্থাগুলি তারা নিজে আবিষ্কার করেননি"।যাইহোক, ১৯৮০ এর দশকে এই নতুন সাইবারনেটিক্সের বৈশিষ্ট্যগুলি সামাজিক সংগঠনের সামাজিক ক্ষেত্রগুলিতে প্রয়োগ করা যেতে পারে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন বিতর্কের জন্য উন্মুক্ত ছিল। | কোন ওয়ার্কশপে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একটি স্বতন্ত্র শাখা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল? | {
"answer_start": [
693,
693
],
"text": [
" ডার্টমাউথ ওয়ার্কশপে",
" ডার্টমাউথ ওয়ার্কশপে"
]
} |
bn_wiki_0879_04 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | সোভিয়েত ইউনিয়নের সাইবারনেটিক্সকে প্রাথমিকভাবে 'সাম্রাজ্যবাদী প্রতিক্রিয়াশীলদের' (সোভিয়েত দার্শনিক অভিধান, ১৯৫৪) 'ছদ্মবিজ্ঞান' এবং 'মতাদর্শগত অস্ত্র' হিসাবে বিবেচনা করা হত এবং পরে সাইবারনেটিক্সের একটি সংকীর্ণ রূপ হিসাবে সমালোচিত হয়েছিল। ১৯৫০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে শেষের দিকে ভিক্টর গ্লুশকভ এবং অন্যান্যরা এই ক্ষেত্রে খ্যাতি লাভ করেছিলেন। সোভিয়েত সাইবারনেটিক্স, পাশ্চাত্যে যা কম্পিউটার বিজ্ঞানের নামে পরিচিত ছিল তার বেশিরভাগ অংশই নিজের অন্তর্ভুক্ত করেছিল ।
১৯৬০-এর দশকে অর্থনীতিবিদ অস্কার ল্যাঞ্জ, সাইবারনেটিস্ট ভিক্টর গ্লুশকভ এবং অন্যান্য সোভিয়েত সাইবারনেটিক্সিস্টদের দ্বারা একটি যুগোপযোগী পরিকল্পিত অর্থনীতির জন্য স্ব-নিয়ন্ত্রক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার নকশা অন্বেষণ করা হয়েছিল।
১৯৫৬ সালে ডার্টমাউথ ওয়ার্কশপে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একটি স্বতন্ত্র শাখা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিছু অস্বস্তিকর সহভাবের পরে এআই তহবিল এবং সুনাম অর্জন করে। ফলস্বরূপ, কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্কের গবেষণার মতো সাইবারনেটিক বিজ্ঞানের গবেষণা হ্রাস করা হয়েছিল; এবং এর নিয়ম-নীতিগুলোকে সমাজিকবিজ্ঞান ও চিকিৎসার জগতে কাছে হস্তান্তরিত হয়েছিল।
আরও উন্নয়ন এবং নতুন দিকনির্দেশ
১৯৭০ এর দশকে, নতুন সাইবারনেটিশিয়ানরা একাধিক ক্ষেত্রের মধ্যে আবির্ভূত হয়েছিল, তবে বিশেষ ভাবে জীববিজ্ঞানের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছিল। জ্যঁ-পিয়েরে ডুপুয়ের (১৯৮৬) মতে, মাতুরানা, ভারেলা এবং আটলানের ধারণাগুলি ' আণবিক জীববিজ্ঞানের উপর ভিত্তি করে উপলব্ধি করেছিল, যে প্রোগ্রামটির উপর ভিত্তি করে সাইবারনেটিক রূপকগুলি তৈরি করা হয়েছিল তা জীবের স্বাধীন অধিকারের ধারণাকে অসম্ভব করে তুলেছে। ফলস্বরূপ, এই চিন্তাবিদদের একটি নতুন সাইবারনেটিক্সকে আবিষ্কারের দিকে পরিচালিত করা হয়েছিল, যা মানবজাতি প্রকৃতিতে উদ্ভব করে এমন সংস্থাগুলির সাথে আরও উপযুক্ত - যে সংস্থাগুলি তারা নিজে আবিষ্কার করেননি"।যাইহোক, ১৯৮০ এর দশকে এই নতুন সাইবারনেটিক্সের বৈশিষ্ট্যগুলি সামাজিক সংগঠনের সামাজিক ক্ষেত্রগুলিতে প্রয়োগ করা যেতে পারে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন বিতর্কের জন্য উন্মুক্ত ছিল। | কখন সাইবারনেটিক বিজ্ঞানের গবেষণা হ্রাস করা হয়েছিল? | {
"answer_start": [
789,
789
],
"text": [
" কিছু অস্বস্তিকর সহভাবের পরে এআই তহবিল এবং সুনাম অর্জন করে। ফলস্বরূপ, কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্কের গবেষণার মতো সাইবারনেটিক বিজ্ঞানের গবেষণা হ্রাস করা হয়েছিল",
" কিছু অস্বস্তিকর সহভাবের পরে এআই তহবিল এবং সুনাম অর্জন করে। ফলস্বরূপ, কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্কের গবেষণার মতো সাইবারনেটিক বিজ্ঞানের গবেষণা হ্রাস করা হয়েছিল"
]
} |
bn_wiki_0879_05 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | সোভিয়েত ইউনিয়নের সাইবারনেটিক্সকে প্রাথমিকভাবে 'সাম্রাজ্যবাদী প্রতিক্রিয়াশীলদের' (সোভিয়েত দার্শনিক অভিধান, ১৯৫৪) 'ছদ্মবিজ্ঞান' এবং 'মতাদর্শগত অস্ত্র' হিসাবে বিবেচনা করা হত এবং পরে সাইবারনেটিক্সের একটি সংকীর্ণ রূপ হিসাবে সমালোচিত হয়েছিল। ১৯৫০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে শেষের দিকে ভিক্টর গ্লুশকভ এবং অন্যান্যরা এই ক্ষেত্রে খ্যাতি লাভ করেছিলেন। সোভিয়েত সাইবারনেটিক্স, পাশ্চাত্যে যা কম্পিউটার বিজ্ঞানের নামে পরিচিত ছিল তার বেশিরভাগ অংশই নিজের অন্তর্ভুক্ত করেছিল ।
১৯৬০-এর দশকে অর্থনীতিবিদ অস্কার ল্যাঞ্জ, সাইবারনেটিস্ট ভিক্টর গ্লুশকভ এবং অন্যান্য সোভিয়েত সাইবারনেটিক্সিস্টদের দ্বারা একটি যুগোপযোগী পরিকল্পিত অর্থনীতির জন্য স্ব-নিয়ন্ত্রক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার নকশা অন্বেষণ করা হয়েছিল।
১৯৫৬ সালে ডার্টমাউথ ওয়ার্কশপে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একটি স্বতন্ত্র শাখা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিছু অস্বস্তিকর সহভাবের পরে এআই তহবিল এবং সুনাম অর্জন করে। ফলস্বরূপ, কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্কের গবেষণার মতো সাইবারনেটিক বিজ্ঞানের গবেষণা হ্রাস করা হয়েছিল; এবং এর নিয়ম-নীতিগুলোকে সমাজিকবিজ্ঞান ও চিকিৎসার জগতে কাছে হস্তান্তরিত হয়েছিল।
আরও উন্নয়ন এবং নতুন দিকনির্দেশ
১৯৭০ এর দশকে, নতুন সাইবারনেটিশিয়ানরা একাধিক ক্ষেত্রের মধ্যে আবির্ভূত হয়েছিল, তবে বিশেষ ভাবে জীববিজ্ঞানের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছিল। জ্যঁ-পিয়েরে ডুপুয়ের (১৯৮৬) মতে, মাতুরানা, ভারেলা এবং আটলানের ধারণাগুলি ' আণবিক জীববিজ্ঞানের উপর ভিত্তি করে উপলব্ধি করেছিল, যে প্রোগ্রামটির উপর ভিত্তি করে সাইবারনেটিক রূপকগুলি তৈরি করা হয়েছিল তা জীবের স্বাধীন অধিকারের ধারণাকে অসম্ভব করে তুলেছে। ফলস্বরূপ, এই চিন্তাবিদদের একটি নতুন সাইবারনেটিক্সকে আবিষ্কারের দিকে পরিচালিত করা হয়েছিল, যা মানবজাতি প্রকৃতিতে উদ্ভব করে এমন সংস্থাগুলির সাথে আরও উপযুক্ত - যে সংস্থাগুলি তারা নিজে আবিষ্কার করেননি"।যাইহোক, ১৯৮০ এর দশকে এই নতুন সাইবারনেটিক্সের বৈশিষ্ট্যগুলি সামাজিক সংগঠনের সামাজিক ক্ষেত্রগুলিতে প্রয়োগ করা যেতে পারে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন বিতর্কের জন্য উন্মুক্ত ছিল। | আরবানা-চ্যাম্পেইনের ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈবিক কম্পিউটার ল্যাবে সাইবারনেটিক গবেষণা কত সালে শুরু হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0424_01 | খেয়া | ইউরোপ এর ইংলিশ চ্যানেল হল বিশ্বের ব্যস্ততম জলপথ। এই পথে ব্রিটেন যুক্ত হয় ইউরোপের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে। এই পথে ফ্রান্সের বহু বন্দর রয়েছে। এছাড়া ব্রিটেন এই পথে জার্মান, নেদারল্যান্ড প্রভৃতি দেশে ফেরী পরিচালনা করে। পথটি প্রধানত পণ্য পরিবহন ফেরী চালু করে। তবে বহু পর্যটক বহনকারী ফেরী এই পথে চলে।
বাল্টিক সাগরকে কেন্দ্র করে রাশিয়া, সুইডেন, ফিনল্যান প্রভৃতি এই সাগরের তীরবর্তী দেশের মধ্যে খেয়া ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। এমনকি ইটালি, গ্রীস ও স্পেন থেকে খেয়া চলাচল করে এই সাগর তীরের দেশগুলির মধ্যে। তবে এই খেয়ায় বেশিভাগি পর্যটকরা চলাচল করে। অনেক সময় এই খেয়াতে গাড়ি রপ্তানী নয়।
ইউরোপের আমস্টারডাম শহরে খেয়া চলাচল করে শহরের খাল পথে।
কানাডাতে রয়েছে বেশ কিছু সুপেয় জল বা স্বাদু জলের হ্রদ। ফলে এই হ্রদ ও হ্রদ থেকে উৎপন্ন নদীগুলিতে ফেরী বা খেয়া চলাচল করে। কানাডার ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে অবস্থিত পঞ্চ হ্রদ। এই হ্রদে খেয়া পরিসেবা রয়েছে। তবে উত্তর আমেরিকার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য খেয়া রয়েছে নিউ ইয়র্ক শহরে। এই শহরের ম্যানহাটান ও স্টেইন আইল্যান্ড এর মধ্যে। এই শহরে হাডসন নদীতে খেয়া চলাচল করে। নিউ জর্জিয়া শহরেও খেয়া বা ফেরী ব্যবস্থা রয়েছে।
নিউ অর্লিন্সের এলাকায় এছাড়াও অনেক ফেরি যানবাহন ও পথচারীরা উভয় বহন করে। সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য আলজিয়ার্স ফেরি । এই পরিষেবাটি একটানা ১৮১৭ সাল থেকে ও উত্তর আমেরিকা প্রাচীনতম ফেরি পরিচালনা করছে।নিউ ইংল্যান্ড ইন, গাড়ি-বহনকারী মূল ভূখণ্ড কেপ কড এবং মার্থা এর মার্থান ভিনএয়াড এবং নানটুকেট আমরা দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে ফেরি উডস হোল, মার্থা এর দ্রাক্ষাক্ষেত্র এবং নানটুকেট বাষ্পচালিত জাহাজ কর্তৃপক্ষ, যা সেইসাথে উডস হোল এবং ভিনেয়ার্ড হ্যাভেন মধ্যে বর্ষব্যাপী পরিচালিত হয় । মৌসুমি সেবা এছাড়াও শ্রম দিবসে ওএক ব্লোফস ও উডস হোল থেকে পরিচালিত হয়। সেখানে, উপরন্তু বাষ্পচালিত জাহাজ কর্তৃপক্ষ ফেরি বা দ্বীপ থেকে ব্যক্তিগত গাড়ি পরিবহনের কেবল পদ্ধতি হচ্ছে কোন সেতু বা মূল ভূখণ্ড থেকে দ্বীপ সংযোগ টানেল আছেন, একমাত্র লিংক হিসেবে কাজ করে যা ভারী মালবাহী এবং এই ধরনের খাবারের সরবরাহ দ্বারা এবং পেট্রল দ্বীপপুঞ্জ ট্রাকে করা যেতে পারে। উপরন্তু, হয়-লাইন ক্রুজ উভয় দ্বীপপুঞ্জ থেকে উচ্চ গতির কলহপ্রি়া সেবা, সেইসাথে ঐতিহ্যগত ফেরি, এবং বেশ কিছু ছোট ফেরি চালানো হয় মৌসুমি যাত্রী কেবল পরিষেবা প্রাথমিকভাবে নিউ বেডফোর্ড, সহ অন্যান্য মূল ভূখণ্ড পোর্ট থেকে পর্যটক দিনের আসা যাওয়া গতি বাড়ানোর (নিউ পরিচালনা বেডফোর্ড ফাস্ট ফেরি) ফালমাউথ, (দ্বীপ রানী খেয়া এবং ফালমাউত ফেরি) এবং হারউইচ, (ফ্রিডম ক্রুজ লাইন)। ফেরি এছাড়াও মধ্যে ব্রিজপোর্ট এবং নিউ লন্ডন, এবং লং আইল্যান্ডের উপর পয়েন্ট থেকে রোড আইল্যান্ড ব্লক দ্বীপ যেমন কানেকটিকাট শহরে লং আইল্যান্ডের সাউন্ড জুড়ে রাইডার্স ও যানবাহন নিয়ে আসে।
অস্ট্রেলিয়ার তাসমেনিয়া দ্বীপের সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের মধ্যে ফেরী চলাচল করে। এই পথের দৈর্ঘ্য ৩০০ কিমি। এই পথে ফেরী রাত ও দিনে উভয় সময়ে চালচল করে। তাসমানিয়া দ্বীপের বন্দর শহর ডেভোনপোর্ট ও মূলভূখণ্ডের মেলবর্ন এর মধ্যে এই ফেরী চলাচল করে।
নিউজারল্যান্ড এর উত্র দ্বীপের ওয়েলিংটন ও দক্ষিণ দ্বীপের পিকটন শহরের মধ্যে ৯২ কিমি দীর্ঘ জলপথে ফেরী চলাচল করে। এই পথে এটি সংস্থা ফেরী পরিচালনা করে। এর মধ্যে একটি সরকারি সংস্থা - ইন্টেরিওল্যান্ডার। | কোনটি বিশ্বের ব্যস্ততম জলপথ? | {
"answer_start": [
0,
9
],
"text": [
"ইউরোপ এর ইংলিশ চ্যানেল",
"ইংলিশ চ্যানেল "
]
} |
bn_wiki_0424_02 | খেয়া | ইউরোপ এর ইংলিশ চ্যানেল হল বিশ্বের ব্যস্ততম জলপথ। এই পথে ব্রিটেন যুক্ত হয় ইউরোপের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে। এই পথে ফ্রান্সের বহু বন্দর রয়েছে। এছাড়া ব্রিটেন এই পথে জার্মান, নেদারল্যান্ড প্রভৃতি দেশে ফেরী পরিচালনা করে। পথটি প্রধানত পণ্য পরিবহন ফেরী চালু করে। তবে বহু পর্যটক বহনকারী ফেরী এই পথে চলে।
বাল্টিক সাগরকে কেন্দ্র করে রাশিয়া, সুইডেন, ফিনল্যান প্রভৃতি এই সাগরের তীরবর্তী দেশের মধ্যে খেয়া ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। এমনকি ইটালি, গ্রীস ও স্পেন থেকে খেয়া চলাচল করে এই সাগর তীরের দেশগুলির মধ্যে। তবে এই খেয়ায় বেশিভাগি পর্যটকরা চলাচল করে। অনেক সময় এই খেয়াতে গাড়ি রপ্তানী নয়।
ইউরোপের আমস্টারডাম শহরে খেয়া চলাচল করে শহরের খাল পথে।
কানাডাতে রয়েছে বেশ কিছু সুপেয় জল বা স্বাদু জলের হ্রদ। ফলে এই হ্রদ ও হ্রদ থেকে উৎপন্ন নদীগুলিতে ফেরী বা খেয়া চলাচল করে। কানাডার ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে অবস্থিত পঞ্চ হ্রদ। এই হ্রদে খেয়া পরিসেবা রয়েছে। তবে উত্তর আমেরিকার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য খেয়া রয়েছে নিউ ইয়র্ক শহরে। এই শহরের ম্যানহাটান ও স্টেইন আইল্যান্ড এর মধ্যে। এই শহরে হাডসন নদীতে খেয়া চলাচল করে। নিউ জর্জিয়া শহরেও খেয়া বা ফেরী ব্যবস্থা রয়েছে।
নিউ অর্লিন্সের এলাকায় এছাড়াও অনেক ফেরি যানবাহন ও পথচারীরা উভয় বহন করে। সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য আলজিয়ার্স ফেরি । এই পরিষেবাটি একটানা ১৮১৭ সাল থেকে ও উত্তর আমেরিকা প্রাচীনতম ফেরি পরিচালনা করছে।নিউ ইংল্যান্ড ইন, গাড়ি-বহনকারী মূল ভূখণ্ড কেপ কড এবং মার্থা এর মার্থান ভিনএয়াড এবং নানটুকেট আমরা দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে ফেরি উডস হোল, মার্থা এর দ্রাক্ষাক্ষেত্র এবং নানটুকেট বাষ্পচালিত জাহাজ কর্তৃপক্ষ, যা সেইসাথে উডস হোল এবং ভিনেয়ার্ড হ্যাভেন মধ্যে বর্ষব্যাপী পরিচালিত হয় । মৌসুমি সেবা এছাড়াও শ্রম দিবসে ওএক ব্লোফস ও উডস হোল থেকে পরিচালিত হয়। সেখানে, উপরন্তু বাষ্পচালিত জাহাজ কর্তৃপক্ষ ফেরি বা দ্বীপ থেকে ব্যক্তিগত গাড়ি পরিবহনের কেবল পদ্ধতি হচ্ছে কোন সেতু বা মূল ভূখণ্ড থেকে দ্বীপ সংযোগ টানেল আছেন, একমাত্র লিংক হিসেবে কাজ করে যা ভারী মালবাহী এবং এই ধরনের খাবারের সরবরাহ দ্বারা এবং পেট্রল দ্বীপপুঞ্জ ট্রাকে করা যেতে পারে। উপরন্তু, হয়-লাইন ক্রুজ উভয় দ্বীপপুঞ্জ থেকে উচ্চ গতির কলহপ্রি়া সেবা, সেইসাথে ঐতিহ্যগত ফেরি, এবং বেশ কিছু ছোট ফেরি চালানো হয় মৌসুমি যাত্রী কেবল পরিষেবা প্রাথমিকভাবে নিউ বেডফোর্ড, সহ অন্যান্য মূল ভূখণ্ড পোর্ট থেকে পর্যটক দিনের আসা যাওয়া গতি বাড়ানোর (নিউ পরিচালনা বেডফোর্ড ফাস্ট ফেরি) ফালমাউথ, (দ্বীপ রানী খেয়া এবং ফালমাউত ফেরি) এবং হারউইচ, (ফ্রিডম ক্রুজ লাইন)। ফেরি এছাড়াও মধ্যে ব্রিজপোর্ট এবং নিউ লন্ডন, এবং লং আইল্যান্ডের উপর পয়েন্ট থেকে রোড আইল্যান্ড ব্লক দ্বীপ যেমন কানেকটিকাট শহরে লং আইল্যান্ডের সাউন্ড জুড়ে রাইডার্স ও যানবাহন নিয়ে আসে।
অস্ট্রেলিয়ার তাসমেনিয়া দ্বীপের সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের মধ্যে ফেরী চলাচল করে। এই পথের দৈর্ঘ্য ৩০০ কিমি। এই পথে ফেরী রাত ও দিনে উভয় সময়ে চালচল করে। তাসমানিয়া দ্বীপের বন্দর শহর ডেভোনপোর্ট ও মূলভূখণ্ডের মেলবর্ন এর মধ্যে এই ফেরী চলাচল করে।
নিউজারল্যান্ড এর উত্র দ্বীপের ওয়েলিংটন ও দক্ষিণ দ্বীপের পিকটন শহরের মধ্যে ৯২ কিমি দীর্ঘ জলপথে ফেরী চলাচল করে। এই পথে এটি সংস্থা ফেরী পরিচালনা করে। এর মধ্যে একটি সরকারি সংস্থা - ইন্টেরিওল্যান্ডার। | পঞ্চ হ্রদ কোথায় অবস্থিত? | {
"answer_start": [
751,
751
],
"text": [
"কানাডার ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে",
"কানাডার ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে অবস্থিত "
]
} |
bn_wiki_0424_03 | খেয়া | ইউরোপ এর ইংলিশ চ্যানেল হল বিশ্বের ব্যস্ততম জলপথ। এই পথে ব্রিটেন যুক্ত হয় ইউরোপের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে। এই পথে ফ্রান্সের বহু বন্দর রয়েছে। এছাড়া ব্রিটেন এই পথে জার্মান, নেদারল্যান্ড প্রভৃতি দেশে ফেরী পরিচালনা করে। পথটি প্রধানত পণ্য পরিবহন ফেরী চালু করে। তবে বহু পর্যটক বহনকারী ফেরী এই পথে চলে।
বাল্টিক সাগরকে কেন্দ্র করে রাশিয়া, সুইডেন, ফিনল্যান প্রভৃতি এই সাগরের তীরবর্তী দেশের মধ্যে খেয়া ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। এমনকি ইটালি, গ্রীস ও স্পেন থেকে খেয়া চলাচল করে এই সাগর তীরের দেশগুলির মধ্যে। তবে এই খেয়ায় বেশিভাগি পর্যটকরা চলাচল করে। অনেক সময় এই খেয়াতে গাড়ি রপ্তানী নয়।
ইউরোপের আমস্টারডাম শহরে খেয়া চলাচল করে শহরের খাল পথে।
কানাডাতে রয়েছে বেশ কিছু সুপেয় জল বা স্বাদু জলের হ্রদ। ফলে এই হ্রদ ও হ্রদ থেকে উৎপন্ন নদীগুলিতে ফেরী বা খেয়া চলাচল করে। কানাডার ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে অবস্থিত পঞ্চ হ্রদ। এই হ্রদে খেয়া পরিসেবা রয়েছে। তবে উত্তর আমেরিকার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য খেয়া রয়েছে নিউ ইয়র্ক শহরে। এই শহরের ম্যানহাটান ও স্টেইন আইল্যান্ড এর মধ্যে। এই শহরে হাডসন নদীতে খেয়া চলাচল করে। নিউ জর্জিয়া শহরেও খেয়া বা ফেরী ব্যবস্থা রয়েছে।
নিউ অর্লিন্সের এলাকায় এছাড়াও অনেক ফেরি যানবাহন ও পথচারীরা উভয় বহন করে। সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য আলজিয়ার্স ফেরি । এই পরিষেবাটি একটানা ১৮১৭ সাল থেকে ও উত্তর আমেরিকা প্রাচীনতম ফেরি পরিচালনা করছে।নিউ ইংল্যান্ড ইন, গাড়ি-বহনকারী মূল ভূখণ্ড কেপ কড এবং মার্থা এর মার্থান ভিনএয়াড এবং নানটুকেট আমরা দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে ফেরি উডস হোল, মার্থা এর দ্রাক্ষাক্ষেত্র এবং নানটুকেট বাষ্পচালিত জাহাজ কর্তৃপক্ষ, যা সেইসাথে উডস হোল এবং ভিনেয়ার্ড হ্যাভেন মধ্যে বর্ষব্যাপী পরিচালিত হয় । মৌসুমি সেবা এছাড়াও শ্রম দিবসে ওএক ব্লোফস ও উডস হোল থেকে পরিচালিত হয়। সেখানে, উপরন্তু বাষ্পচালিত জাহাজ কর্তৃপক্ষ ফেরি বা দ্বীপ থেকে ব্যক্তিগত গাড়ি পরিবহনের কেবল পদ্ধতি হচ্ছে কোন সেতু বা মূল ভূখণ্ড থেকে দ্বীপ সংযোগ টানেল আছেন, একমাত্র লিংক হিসেবে কাজ করে যা ভারী মালবাহী এবং এই ধরনের খাবারের সরবরাহ দ্বারা এবং পেট্রল দ্বীপপুঞ্জ ট্রাকে করা যেতে পারে। উপরন্তু, হয়-লাইন ক্রুজ উভয় দ্বীপপুঞ্জ থেকে উচ্চ গতির কলহপ্রি়া সেবা, সেইসাথে ঐতিহ্যগত ফেরি, এবং বেশ কিছু ছোট ফেরি চালানো হয় মৌসুমি যাত্রী কেবল পরিষেবা প্রাথমিকভাবে নিউ বেডফোর্ড, সহ অন্যান্য মূল ভূখণ্ড পোর্ট থেকে পর্যটক দিনের আসা যাওয়া গতি বাড়ানোর (নিউ পরিচালনা বেডফোর্ড ফাস্ট ফেরি) ফালমাউথ, (দ্বীপ রানী খেয়া এবং ফালমাউত ফেরি) এবং হারউইচ, (ফ্রিডম ক্রুজ লাইন)। ফেরি এছাড়াও মধ্যে ব্রিজপোর্ট এবং নিউ লন্ডন, এবং লং আইল্যান্ডের উপর পয়েন্ট থেকে রোড আইল্যান্ড ব্লক দ্বীপ যেমন কানেকটিকাট শহরে লং আইল্যান্ডের সাউন্ড জুড়ে রাইডার্স ও যানবাহন নিয়ে আসে।
অস্ট্রেলিয়ার তাসমেনিয়া দ্বীপের সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের মধ্যে ফেরী চলাচল করে। এই পথের দৈর্ঘ্য ৩০০ কিমি। এই পথে ফেরী রাত ও দিনে উভয় সময়ে চালচল করে। তাসমানিয়া দ্বীপের বন্দর শহর ডেভোনপোর্ট ও মূলভূখণ্ডের মেলবর্ন এর মধ্যে এই ফেরী চলাচল করে।
নিউজারল্যান্ড এর উত্র দ্বীপের ওয়েলিংটন ও দক্ষিণ দ্বীপের পিকটন শহরের মধ্যে ৯২ কিমি দীর্ঘ জলপথে ফেরী চলাচল করে। এই পথে এটি সংস্থা ফেরী পরিচালনা করে। এর মধ্যে একটি সরকারি সংস্থা - ইন্টেরিওল্যান্ডার। | আলজিয়ার্স খেয়া কত সাল থেকে পরিচালিত হয়? | {
"answer_start": [
1187,
1187
],
"text": [
"১৮১৭",
"১৮১৭"
]
} |
bn_wiki_0424_05 | খেয়া | ইউরোপ এর ইংলিশ চ্যানেল হল বিশ্বের ব্যস্ততম জলপথ। এই পথে ব্রিটেন যুক্ত হয় ইউরোপের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে। এই পথে ফ্রান্সের বহু বন্দর রয়েছে। এছাড়া ব্রিটেন এই পথে জার্মান, নেদারল্যান্ড প্রভৃতি দেশে ফেরী পরিচালনা করে। পথটি প্রধানত পণ্য পরিবহন ফেরী চালু করে। তবে বহু পর্যটক বহনকারী ফেরী এই পথে চলে।
বাল্টিক সাগরকে কেন্দ্র করে রাশিয়া, সুইডেন, ফিনল্যান প্রভৃতি এই সাগরের তীরবর্তী দেশের মধ্যে খেয়া ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। এমনকি ইটালি, গ্রীস ও স্পেন থেকে খেয়া চলাচল করে এই সাগর তীরের দেশগুলির মধ্যে। তবে এই খেয়ায় বেশিভাগি পর্যটকরা চলাচল করে। অনেক সময় এই খেয়াতে গাড়ি রপ্তানী নয়।
ইউরোপের আমস্টারডাম শহরে খেয়া চলাচল করে শহরের খাল পথে।
কানাডাতে রয়েছে বেশ কিছু সুপেয় জল বা স্বাদু জলের হ্রদ। ফলে এই হ্রদ ও হ্রদ থেকে উৎপন্ন নদীগুলিতে ফেরী বা খেয়া চলাচল করে। কানাডার ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে অবস্থিত পঞ্চ হ্রদ। এই হ্রদে খেয়া পরিসেবা রয়েছে। তবে উত্তর আমেরিকার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য খেয়া রয়েছে নিউ ইয়র্ক শহরে। এই শহরের ম্যানহাটান ও স্টেইন আইল্যান্ড এর মধ্যে। এই শহরে হাডসন নদীতে খেয়া চলাচল করে। নিউ জর্জিয়া শহরেও খেয়া বা ফেরী ব্যবস্থা রয়েছে।
নিউ অর্লিন্সের এলাকায় এছাড়াও অনেক ফেরি যানবাহন ও পথচারীরা উভয় বহন করে। সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য আলজিয়ার্স ফেরি । এই পরিষেবাটি একটানা ১৮১৭ সাল থেকে ও উত্তর আমেরিকা প্রাচীনতম ফেরি পরিচালনা করছে।নিউ ইংল্যান্ড ইন, গাড়ি-বহনকারী মূল ভূখণ্ড কেপ কড এবং মার্থা এর মার্থান ভিনএয়াড এবং নানটুকেট আমরা দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে ফেরি উডস হোল, মার্থা এর দ্রাক্ষাক্ষেত্র এবং নানটুকেট বাষ্পচালিত জাহাজ কর্তৃপক্ষ, যা সেইসাথে উডস হোল এবং ভিনেয়ার্ড হ্যাভেন মধ্যে বর্ষব্যাপী পরিচালিত হয় । মৌসুমি সেবা এছাড়াও শ্রম দিবসে ওএক ব্লোফস ও উডস হোল থেকে পরিচালিত হয়। সেখানে, উপরন্তু বাষ্পচালিত জাহাজ কর্তৃপক্ষ ফেরি বা দ্বীপ থেকে ব্যক্তিগত গাড়ি পরিবহনের কেবল পদ্ধতি হচ্ছে কোন সেতু বা মূল ভূখণ্ড থেকে দ্বীপ সংযোগ টানেল আছেন, একমাত্র লিংক হিসেবে কাজ করে যা ভারী মালবাহী এবং এই ধরনের খাবারের সরবরাহ দ্বারা এবং পেট্রল দ্বীপপুঞ্জ ট্রাকে করা যেতে পারে। উপরন্তু, হয়-লাইন ক্রুজ উভয় দ্বীপপুঞ্জ থেকে উচ্চ গতির কলহপ্রি়া সেবা, সেইসাথে ঐতিহ্যগত ফেরি, এবং বেশ কিছু ছোট ফেরি চালানো হয় মৌসুমি যাত্রী কেবল পরিষেবা প্রাথমিকভাবে নিউ বেডফোর্ড, সহ অন্যান্য মূল ভূখণ্ড পোর্ট থেকে পর্যটক দিনের আসা যাওয়া গতি বাড়ানোর (নিউ পরিচালনা বেডফোর্ড ফাস্ট ফেরি) ফালমাউথ, (দ্বীপ রানী খেয়া এবং ফালমাউত ফেরি) এবং হারউইচ, (ফ্রিডম ক্রুজ লাইন)। ফেরি এছাড়াও মধ্যে ব্রিজপোর্ট এবং নিউ লন্ডন, এবং লং আইল্যান্ডের উপর পয়েন্ট থেকে রোড আইল্যান্ড ব্লক দ্বীপ যেমন কানেকটিকাট শহরে লং আইল্যান্ডের সাউন্ড জুড়ে রাইডার্স ও যানবাহন নিয়ে আসে।
অস্ট্রেলিয়ার তাসমেনিয়া দ্বীপের সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের মধ্যে ফেরী চলাচল করে। এই পথের দৈর্ঘ্য ৩০০ কিমি। এই পথে ফেরী রাত ও দিনে উভয় সময়ে চালচল করে। তাসমানিয়া দ্বীপের বন্দর শহর ডেভোনপোর্ট ও মূলভূখণ্ডের মেলবর্ন এর মধ্যে এই ফেরী চলাচল করে।
নিউজারল্যান্ড এর উত্র দ্বীপের ওয়েলিংটন ও দক্ষিণ দ্বীপের পিকটন শহরের মধ্যে ৯২ কিমি দীর্ঘ জলপথে ফেরী চলাচল করে। এই পথে এটি সংস্থা ফেরী পরিচালনা করে। এর মধ্যে একটি সরকারি সংস্থা - ইন্টেরিওল্যান্ডার। | ইতালির ভেনিসে জলপথে যাত্রী পরিবহনকারী খেয়া বা ছোট জাহাজ গুলিকে কি বলা হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0369_01 | কন্টেইনার জাহাজ | কন্টেইনার জাহাজ হল কন্টেইনার বহনকারী জাহাজ।এই জাহাজে প্রধানত ২০ ফুট দীর্ঘ কন্টেইনার বহন করা হয়।অনেক সময় ৪০ ফুট লম্বা কন্টেইনারও জাহাজ গুলি বহন করে থাকে।সমুদ্র পথে। জাহাজ গুলি কন্টেইনারে বাল্ক ও তরল পন্য ছাড়াও অন্যান্য পন্য কন্টেইনারে বহন করে থাকে। শুষ্ক পণ্যসম্ভার দুই ধরনের: বাল্ক পণ্যসম্ভার এবং ব্রেক-বাল্ক পণ্যসম্ভার। বাল্ক কার্গো, যেমন শস্য, কয়লা, সাধারণত জাহাজের মধ্যে ঢোকানো হয়। অন্যদিকে ব্রেক-বাল্ক কার্গো, বাক্সে করে পরিবহন করা হয়। যাইহোক, কন্ট্রোনের মধ্যে পণ্যসম্ভার একত্রিত করে ১,০০০ থেকে ৩,০০০ কিউবিক ফুট (২৮ থেকে ৮৫ ঘন মিটার) কার্গো বা প্রায় ৬৪,০০০ পাউন্ড (২৯,০০০ কেজি) পর্যন্ত, একবারে স্থানান্তরিত করা হয় এবং প্রতিটি কন্টেইনারটি মূলত একবারে জাহাজে সুরক্ষিত হয় । কনটেইনারাইজেশন দ্বারা ঐতিহ্যগত ব্রেক-বাল্ক কার্গোগুলিকে স্থানান্তরিত দক্ষতা বাড়িয়েছে, যা শিপিং সময় ৮৪% কম এবং খরচ ৩৫% কম করে। ২০০১ সালে, অ-পাইকারি পণ্যগুলিতে বিশ্ব বাণিজ্যের ৯০% এরও বেশি আই.এস.ও কন্টেইনারে পাঠানো হয়েছিল। ২০০৯ সালে, বিশ্বের শুকনো পণ্যের প্রায় এক চতুর্থাংশ কনটেইনার দ্বারা প্রেরিত হয়েছিল, যার পরিমাণ ছিল আনুমানিক ১২৫ মিলিয়ন টিইইউ বা ১.১৯ বিলিয়ন মেট্রিক টন পণ্য।
১৮ শতকের শেষের দিকে ইংল্যান্ডে প্রমিত কন্টেইনার ইউনিট বহন করার জন্য নির্মিত প্রথম জাহাজগুলি ব্যবহার করা হয়েছিল। ১৭৬৬ সালে জেমস ব্রিজওয়েভার খাল দ্বারা ওয়ারসলে ডেলফ থেকে ম্যানচেস্টার পর্যন্ত কয়লা পরিবহনের জন্য ১০ টি কাঠের বক্স নৌকা "স্টোশিস্টার" ডিজাইন করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে ১৯২৬ সালে প্রথম ধারক জাহাজ দক্ষিণ রেলওয়ের লন্ডন থেকে প্যারিস, গোল্ডেন অ্যারো / ফ্লেচ ডি অর, এর মধ্যে চলাচলকারী বিলাসিতা যাত্রী ট্রেনের ব্যাগ বহন করা হয়। এই পাত্রে লন্ডন বা প্যারিসে লোড করা হত এবং ফ্রান্সে পোর্ট ডোভার বা ক্যালেজে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কন্টেইনার জাহাজ তেলের ট্যাঙ্কারে রূপান্তরিত করা হয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর টি২ ট্যাঙ্কার গড়ে উঠেছে। ১৯৫১ সালে ডেনমার্কে প্রথম নির্মিত কন্টেইনার জাহাজটি সিয়াটেল এবং আলাস্কা জুড়ে কাজ শুরু করে। প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সফল কন্টেইনার জাহাজ ছিল আইডিয়াল এক্স, মালক্যাক ম্যাকলিনের মালিকানাধীন একটি টি২ ট্যাঙ্কার, যা নিউয়ারক, নিউ জার্সি এবং হিউস্টনের মধ্যে ৫৮ টি ধাতব পাত্রে নিয়ে প্রথমবারের মতো যাত্রা করেছিল। ১৯৫৫ সালে, ম্যাকলিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বড় মালবাহী জাহাজের কোম্পানিগুলির মধ্যে তার কোম্পানী, ম্যাকলিন ট্রাকিং নির্মাণ করেছিলেন। ১৯৫৫ সালে, তিনি ওয়াটারম্যান স্টিমহাম থেকে ছোট প্যান অ্যাটলান্টিক স্টিমশিপ কোম্পানিটি কিনেছিলেন এবং তার জাহাজগুলি বৃহত ইউনিট ধাতব পাত্রে পণ্য বহন করে। ২৬ শে এপ্রিল, ১৯৫৬ সালে, এই পুনর্নির্মাণকৃত কন্টেইনার জাহাজগুলির প্রথম, আইডিয়াল এক্স, নিউ জার্সের পোর্ট নিউইয়ারককে ছেড়ে দেয় এবং আধুনিক শিপিংয়ের একটি নতুন বিপ্লব ঘটে।
বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪০-এর দশকে প্রথম কন্টেইনার জাহাজগুলি ট২ ট্যাঙ্কারে রূপান্তর করা হয়েছিল
কনটেইনারের জাহাজগুলি ঐতিহ্যবাহী সাধারণ মালবাহী জাহাজের ব্যক্তিগত বিবর্ধিত, ধারণ এবং বিভাজন করাকে দূর করে। একটি সাধারণ কন্টেইনার জাহাজ একটি বিশাল গুদাম উল্লম্ব গাইড রেল দ্বারা বিভিন্ন অংশে বিভক্ত। এই অংশেগুলি প্রাক-বাক্স ইউনিটে পণ্যসম্ভার রাখার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে - কন্টেইনার জাহাজের কন্টেইনারগুলি সাধারণত ইস্পাত দ্বারা তৈরি করা হয়, তবে অ্যালুমিনিয়াম, ফাইবারগ্লাস বা পাতলা পাতলা কাঠের মত অন্যান্য উপকরণও ব্যবহার করা হয়। এগুলি সম্পূর্ণরূপে ছোট উপকূলীয় জাহাজ, ট্রেন, ট্রাক অথবা আধা-ট্রেলার (এবং তাই একটি নৌযান চলাকালে পরিবহন বিভিন্ন মোড দ্বারা পরিচালিত হয়, এইভাবে আন্তঃচালিত পরিবহন প্রদান করা হয়) জন্য ডিজাইন করা হয়। সেখানে বিভিন্ন ধরনের কনটেইনার আছে এবং তারা তাদের আকার এবং কাজ অনুযায়ী শ্রেণীকরণ করা হয়। | কন্টেইনার জাহাজ কী? | {
"answer_start": [
19,
19
],
"text": [
"কন্টেইনার বহনকারী জাহাজ",
"কন্টেইনার বহনকারী জাহাজ"
]
} |
bn_wiki_0369_03 | কন্টেইনার জাহাজ | কন্টেইনার জাহাজ হল কন্টেইনার বহনকারী জাহাজ।এই জাহাজে প্রধানত ২০ ফুট দীর্ঘ কন্টেইনার বহন করা হয়।অনেক সময় ৪০ ফুট লম্বা কন্টেইনারও জাহাজ গুলি বহন করে থাকে।সমুদ্র পথে। জাহাজ গুলি কন্টেইনারে বাল্ক ও তরল পন্য ছাড়াও অন্যান্য পন্য কন্টেইনারে বহন করে থাকে। শুষ্ক পণ্যসম্ভার দুই ধরনের: বাল্ক পণ্যসম্ভার এবং ব্রেক-বাল্ক পণ্যসম্ভার। বাল্ক কার্গো, যেমন শস্য, কয়লা, সাধারণত জাহাজের মধ্যে ঢোকানো হয়। অন্যদিকে ব্রেক-বাল্ক কার্গো, বাক্সে করে পরিবহন করা হয়। যাইহোক, কন্ট্রোনের মধ্যে পণ্যসম্ভার একত্রিত করে ১,০০০ থেকে ৩,০০০ কিউবিক ফুট (২৮ থেকে ৮৫ ঘন মিটার) কার্গো বা প্রায় ৬৪,০০০ পাউন্ড (২৯,০০০ কেজি) পর্যন্ত, একবারে স্থানান্তরিত করা হয় এবং প্রতিটি কন্টেইনারটি মূলত একবারে জাহাজে সুরক্ষিত হয় । কনটেইনারাইজেশন দ্বারা ঐতিহ্যগত ব্রেক-বাল্ক কার্গোগুলিকে স্থানান্তরিত দক্ষতা বাড়িয়েছে, যা শিপিং সময় ৮৪% কম এবং খরচ ৩৫% কম করে। ২০০১ সালে, অ-পাইকারি পণ্যগুলিতে বিশ্ব বাণিজ্যের ৯০% এরও বেশি আই.এস.ও কন্টেইনারে পাঠানো হয়েছিল। ২০০৯ সালে, বিশ্বের শুকনো পণ্যের প্রায় এক চতুর্থাংশ কনটেইনার দ্বারা প্রেরিত হয়েছিল, যার পরিমাণ ছিল আনুমানিক ১২৫ মিলিয়ন টিইইউ বা ১.১৯ বিলিয়ন মেট্রিক টন পণ্য।
১৮ শতকের শেষের দিকে ইংল্যান্ডে প্রমিত কন্টেইনার ইউনিট বহন করার জন্য নির্মিত প্রথম জাহাজগুলি ব্যবহার করা হয়েছিল। ১৭৬৬ সালে জেমস ব্রিজওয়েভার খাল দ্বারা ওয়ারসলে ডেলফ থেকে ম্যানচেস্টার পর্যন্ত কয়লা পরিবহনের জন্য ১০ টি কাঠের বক্স নৌকা "স্টোশিস্টার" ডিজাইন করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে ১৯২৬ সালে প্রথম ধারক জাহাজ দক্ষিণ রেলওয়ের লন্ডন থেকে প্যারিস, গোল্ডেন অ্যারো / ফ্লেচ ডি অর, এর মধ্যে চলাচলকারী বিলাসিতা যাত্রী ট্রেনের ব্যাগ বহন করা হয়। এই পাত্রে লন্ডন বা প্যারিসে লোড করা হত এবং ফ্রান্সে পোর্ট ডোভার বা ক্যালেজে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কন্টেইনার জাহাজ তেলের ট্যাঙ্কারে রূপান্তরিত করা হয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর টি২ ট্যাঙ্কার গড়ে উঠেছে। ১৯৫১ সালে ডেনমার্কে প্রথম নির্মিত কন্টেইনার জাহাজটি সিয়াটেল এবং আলাস্কা জুড়ে কাজ শুরু করে। প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সফল কন্টেইনার জাহাজ ছিল আইডিয়াল এক্স, মালক্যাক ম্যাকলিনের মালিকানাধীন একটি টি২ ট্যাঙ্কার, যা নিউয়ারক, নিউ জার্সি এবং হিউস্টনের মধ্যে ৫৮ টি ধাতব পাত্রে নিয়ে প্রথমবারের মতো যাত্রা করেছিল। ১৯৫৫ সালে, ম্যাকলিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বড় মালবাহী জাহাজের কোম্পানিগুলির মধ্যে তার কোম্পানী, ম্যাকলিন ট্রাকিং নির্মাণ করেছিলেন। ১৯৫৫ সালে, তিনি ওয়াটারম্যান স্টিমহাম থেকে ছোট প্যান অ্যাটলান্টিক স্টিমশিপ কোম্পানিটি কিনেছিলেন এবং তার জাহাজগুলি বৃহত ইউনিট ধাতব পাত্রে পণ্য বহন করে। ২৬ শে এপ্রিল, ১৯৫৬ সালে, এই পুনর্নির্মাণকৃত কন্টেইনার জাহাজগুলির প্রথম, আইডিয়াল এক্স, নিউ জার্সের পোর্ট নিউইয়ারককে ছেড়ে দেয় এবং আধুনিক শিপিংয়ের একটি নতুন বিপ্লব ঘটে।
বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪০-এর দশকে প্রথম কন্টেইনার জাহাজগুলি ট২ ট্যাঙ্কারে রূপান্তর করা হয়েছিল
কনটেইনারের জাহাজগুলি ঐতিহ্যবাহী সাধারণ মালবাহী জাহাজের ব্যক্তিগত বিবর্ধিত, ধারণ এবং বিভাজন করাকে দূর করে। একটি সাধারণ কন্টেইনার জাহাজ একটি বিশাল গুদাম উল্লম্ব গাইড রেল দ্বারা বিভিন্ন অংশে বিভক্ত। এই অংশেগুলি প্রাক-বাক্স ইউনিটে পণ্যসম্ভার রাখার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে - কন্টেইনার জাহাজের কন্টেইনারগুলি সাধারণত ইস্পাত দ্বারা তৈরি করা হয়, তবে অ্যালুমিনিয়াম, ফাইবারগ্লাস বা পাতলা পাতলা কাঠের মত অন্যান্য উপকরণও ব্যবহার করা হয়। এগুলি সম্পূর্ণরূপে ছোট উপকূলীয় জাহাজ, ট্রেন, ট্রাক অথবা আধা-ট্রেলার (এবং তাই একটি নৌযান চলাকালে পরিবহন বিভিন্ন মোড দ্বারা পরিচালিত হয়, এইভাবে আন্তঃচালিত পরিবহন প্রদান করা হয়) জন্য ডিজাইন করা হয়। সেখানে বিভিন্ন ধরনের কনটেইনার আছে এবং তারা তাদের আকার এবং কাজ অনুযায়ী শ্রেণীকরণ করা হয়। | প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সফল কন্টেইনার জাহাজ ছিল কোনটি? | {
"answer_start": [
1859,
1859
],
"text": [
"আইডিয়াল এক্স",
"আইডিয়াল এক্স, মালক্যাক ম্যাকলিনের মালিকানাধীন একটি টি২ ট্যাঙ্কার"
]
} |
bn_wiki_0369_05 | কন্টেইনার জাহাজ | কন্টেইনার জাহাজ হল কন্টেইনার বহনকারী জাহাজ।এই জাহাজে প্রধানত ২০ ফুট দীর্ঘ কন্টেইনার বহন করা হয়।অনেক সময় ৪০ ফুট লম্বা কন্টেইনারও জাহাজ গুলি বহন করে থাকে।সমুদ্র পথে। জাহাজ গুলি কন্টেইনারে বাল্ক ও তরল পন্য ছাড়াও অন্যান্য পন্য কন্টেইনারে বহন করে থাকে। শুষ্ক পণ্যসম্ভার দুই ধরনের: বাল্ক পণ্যসম্ভার এবং ব্রেক-বাল্ক পণ্যসম্ভার। বাল্ক কার্গো, যেমন শস্য, কয়লা, সাধারণত জাহাজের মধ্যে ঢোকানো হয়। অন্যদিকে ব্রেক-বাল্ক কার্গো, বাক্সে করে পরিবহন করা হয়। যাইহোক, কন্ট্রোনের মধ্যে পণ্যসম্ভার একত্রিত করে ১,০০০ থেকে ৩,০০০ কিউবিক ফুট (২৮ থেকে ৮৫ ঘন মিটার) কার্গো বা প্রায় ৬৪,০০০ পাউন্ড (২৯,০০০ কেজি) পর্যন্ত, একবারে স্থানান্তরিত করা হয় এবং প্রতিটি কন্টেইনারটি মূলত একবারে জাহাজে সুরক্ষিত হয় । কনটেইনারাইজেশন দ্বারা ঐতিহ্যগত ব্রেক-বাল্ক কার্গোগুলিকে স্থানান্তরিত দক্ষতা বাড়িয়েছে, যা শিপিং সময় ৮৪% কম এবং খরচ ৩৫% কম করে। ২০০১ সালে, অ-পাইকারি পণ্যগুলিতে বিশ্ব বাণিজ্যের ৯০% এরও বেশি আই.এস.ও কন্টেইনারে পাঠানো হয়েছিল। ২০০৯ সালে, বিশ্বের শুকনো পণ্যের প্রায় এক চতুর্থাংশ কনটেইনার দ্বারা প্রেরিত হয়েছিল, যার পরিমাণ ছিল আনুমানিক ১২৫ মিলিয়ন টিইইউ বা ১.১৯ বিলিয়ন মেট্রিক টন পণ্য।
১৮ শতকের শেষের দিকে ইংল্যান্ডে প্রমিত কন্টেইনার ইউনিট বহন করার জন্য নির্মিত প্রথম জাহাজগুলি ব্যবহার করা হয়েছিল। ১৭৬৬ সালে জেমস ব্রিজওয়েভার খাল দ্বারা ওয়ারসলে ডেলফ থেকে ম্যানচেস্টার পর্যন্ত কয়লা পরিবহনের জন্য ১০ টি কাঠের বক্স নৌকা "স্টোশিস্টার" ডিজাইন করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে ১৯২৬ সালে প্রথম ধারক জাহাজ দক্ষিণ রেলওয়ের লন্ডন থেকে প্যারিস, গোল্ডেন অ্যারো / ফ্লেচ ডি অর, এর মধ্যে চলাচলকারী বিলাসিতা যাত্রী ট্রেনের ব্যাগ বহন করা হয়। এই পাত্রে লন্ডন বা প্যারিসে লোড করা হত এবং ফ্রান্সে পোর্ট ডোভার বা ক্যালেজে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কন্টেইনার জাহাজ তেলের ট্যাঙ্কারে রূপান্তরিত করা হয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর টি২ ট্যাঙ্কার গড়ে উঠেছে। ১৯৫১ সালে ডেনমার্কে প্রথম নির্মিত কন্টেইনার জাহাজটি সিয়াটেল এবং আলাস্কা জুড়ে কাজ শুরু করে। প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সফল কন্টেইনার জাহাজ ছিল আইডিয়াল এক্স, মালক্যাক ম্যাকলিনের মালিকানাধীন একটি টি২ ট্যাঙ্কার, যা নিউয়ারক, নিউ জার্সি এবং হিউস্টনের মধ্যে ৫৮ টি ধাতব পাত্রে নিয়ে প্রথমবারের মতো যাত্রা করেছিল। ১৯৫৫ সালে, ম্যাকলিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বড় মালবাহী জাহাজের কোম্পানিগুলির মধ্যে তার কোম্পানী, ম্যাকলিন ট্রাকিং নির্মাণ করেছিলেন। ১৯৫৫ সালে, তিনি ওয়াটারম্যান স্টিমহাম থেকে ছোট প্যান অ্যাটলান্টিক স্টিমশিপ কোম্পানিটি কিনেছিলেন এবং তার জাহাজগুলি বৃহত ইউনিট ধাতব পাত্রে পণ্য বহন করে। ২৬ শে এপ্রিল, ১৯৫৬ সালে, এই পুনর্নির্মাণকৃত কন্টেইনার জাহাজগুলির প্রথম, আইডিয়াল এক্স, নিউ জার্সের পোর্ট নিউইয়ারককে ছেড়ে দেয় এবং আধুনিক শিপিংয়ের একটি নতুন বিপ্লব ঘটে।
বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪০-এর দশকে প্রথম কন্টেইনার জাহাজগুলি ট২ ট্যাঙ্কারে রূপান্তর করা হয়েছিল
কনটেইনারের জাহাজগুলি ঐতিহ্যবাহী সাধারণ মালবাহী জাহাজের ব্যক্তিগত বিবর্ধিত, ধারণ এবং বিভাজন করাকে দূর করে। একটি সাধারণ কন্টেইনার জাহাজ একটি বিশাল গুদাম উল্লম্ব গাইড রেল দ্বারা বিভিন্ন অংশে বিভক্ত। এই অংশেগুলি প্রাক-বাক্স ইউনিটে পণ্যসম্ভার রাখার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে - কন্টেইনার জাহাজের কন্টেইনারগুলি সাধারণত ইস্পাত দ্বারা তৈরি করা হয়, তবে অ্যালুমিনিয়াম, ফাইবারগ্লাস বা পাতলা পাতলা কাঠের মত অন্যান্য উপকরণও ব্যবহার করা হয়। এগুলি সম্পূর্ণরূপে ছোট উপকূলীয় জাহাজ, ট্রেন, ট্রাক অথবা আধা-ট্রেলার (এবং তাই একটি নৌযান চলাকালে পরিবহন বিভিন্ন মোড দ্বারা পরিচালিত হয়, এইভাবে আন্তঃচালিত পরিবহন প্রদান করা হয়) জন্য ডিজাইন করা হয়। সেখানে বিভিন্ন ধরনের কনটেইনার আছে এবং তারা তাদের আকার এবং কাজ অনুযায়ী শ্রেণীকরণ করা হয়। | আধুনিক ধারক জাহাজগুলি কত ইউনিট পর্যন্ত পণ্যসম্ভার বহন করতে পারে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1263_01 | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক বেকারি। এটি ঢাকার অন্যতম প্রাচীন চলমান বেকারি। প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি ১৮৫০ সালে গ্রেট ব্রিটেনের ওয়েলসের একজন ব্যক্তি ঢাকায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মূল মালিক ভারত বিভাজনের কিছুপূর্বে ব্রিটেনে চলে যান। বেকারিটি পুরান ঢাকার লক্ষ্মী বাজারে অবস্থিত। আসল মালিক চলে যাওয়ার পর বেকারি এবং সংশ্লিষ্ট চত্বরটি একজন প্রাক্তন কর্মচারী শেখ বুদ্ধু মিয়া কিনে নিয়েছিলেন, তারপর যিনি বেকারিটি চালিয়ে যান। বেকারিতে শেখ বুদ্ধু মিয়ার পরিবারের তিন প্রজন্মের মালিকানা রয়েছে। বেকারিটি ঢাকায় প্রথম বিবাহের কেক এবং ক্রিসমাস কেক তৈরি করেছিল। বেকারিটি একশ বছরের পুরানো সরঞ্জামগুলির সাথে একটি ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে খাবার প্রস্তুত করে। এর ক্রিসমাস কেক পুরাতন ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী ক্রিসমাস পণ্য। বেকারিতে ইংরেজ রাজতন্ত্রের প্রতিকৃতি ছিল। বেকারিটির উৎপাদন সাম্প্রতিক বছরগুলিতে হ্রাস পেয়েছে এবং এখন এটি একটি মিষ্টান্নের দোকান। | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি কোথায় অবস্থিত? | {
"answer_start": [
25,
25
],
"text": [
"বাংলাদেশের ঢাকায়",
"বাংলাদেশের ঢাকায়"
]
} |
bn_wiki_1263_02 | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক বেকারি। এটি ঢাকার অন্যতম প্রাচীন চলমান বেকারি। প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি ১৮৫০ সালে গ্রেট ব্রিটেনের ওয়েলসের একজন ব্যক্তি ঢাকায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মূল মালিক ভারত বিভাজনের কিছুপূর্বে ব্রিটেনে চলে যান। বেকারিটি পুরান ঢাকার লক্ষ্মী বাজারে অবস্থিত। আসল মালিক চলে যাওয়ার পর বেকারি এবং সংশ্লিষ্ট চত্বরটি একজন প্রাক্তন কর্মচারী শেখ বুদ্ধু মিয়া কিনে নিয়েছিলেন, তারপর যিনি বেকারিটি চালিয়ে যান। বেকারিতে শেখ বুদ্ধু মিয়ার পরিবারের তিন প্রজন্মের মালিকানা রয়েছে। বেকারিটি ঢাকায় প্রথম বিবাহের কেক এবং ক্রিসমাস কেক তৈরি করেছিল। বেকারিটি একশ বছরের পুরানো সরঞ্জামগুলির সাথে একটি ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে খাবার প্রস্তুত করে। এর ক্রিসমাস কেক পুরাতন ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী ক্রিসমাস পণ্য। বেকারিতে ইংরেজ রাজতন্ত্রের প্রতিকৃতি ছিল। বেকারিটির উৎপাদন সাম্প্রতিক বছরগুলিতে হ্রাস পেয়েছে এবং এখন এটি একটি মিষ্টান্নের দোকান। | আসল মালিকের কাছ থেকে বেকারিটি কিনে নেন কে? | {
"answer_start": [
387,
387
],
"text": [
"শেখ বুদ্ধু মিয়া",
"শেখ বুদ্ধু মিয়া"
]
} |
bn_wiki_1263_03 | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক বেকারি। এটি ঢাকার অন্যতম প্রাচীন চলমান বেকারি। প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি ১৮৫০ সালে গ্রেট ব্রিটেনের ওয়েলসের একজন ব্যক্তি ঢাকায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মূল মালিক ভারত বিভাজনের কিছুপূর্বে ব্রিটেনে চলে যান। বেকারিটি পুরান ঢাকার লক্ষ্মী বাজারে অবস্থিত। আসল মালিক চলে যাওয়ার পর বেকারি এবং সংশ্লিষ্ট চত্বরটি একজন প্রাক্তন কর্মচারী শেখ বুদ্ধু মিয়া কিনে নিয়েছিলেন, তারপর যিনি বেকারিটি চালিয়ে যান। বেকারিতে শেখ বুদ্ধু মিয়ার পরিবারের তিন প্রজন্মের মালিকানা রয়েছে। বেকারিটি ঢাকায় প্রথম বিবাহের কেক এবং ক্রিসমাস কেক তৈরি করেছিল। বেকারিটি একশ বছরের পুরানো সরঞ্জামগুলির সাথে একটি ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে খাবার প্রস্তুত করে। এর ক্রিসমাস কেক পুরাতন ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী ক্রিসমাস পণ্য। বেকারিতে ইংরেজ রাজতন্ত্রের প্রতিকৃতি ছিল। বেকারিটির উৎপাদন সাম্প্রতিক বছরগুলিতে হ্রাস পেয়েছে এবং এখন এটি একটি মিষ্টান্নের দোকান। | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারিতে কীসের প্রতিকৃতি ছিল? | {
"answer_start": [
743,
743
],
"text": [
"ইংরেজ রাজতন্ত্র",
"ইংরেজ রাজতন্ত্রের"
]
} |
bn_wiki_1263_04 | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক বেকারি। এটি ঢাকার অন্যতম প্রাচীন চলমান বেকারি। প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি ১৮৫০ সালে গ্রেট ব্রিটেনের ওয়েলসের একজন ব্যক্তি ঢাকায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মূল মালিক ভারত বিভাজনের কিছুপূর্বে ব্রিটেনে চলে যান। বেকারিটি পুরান ঢাকার লক্ষ্মী বাজারে অবস্থিত। আসল মালিক চলে যাওয়ার পর বেকারি এবং সংশ্লিষ্ট চত্বরটি একজন প্রাক্তন কর্মচারী শেখ বুদ্ধু মিয়া কিনে নিয়েছিলেন, তারপর যিনি বেকারিটি চালিয়ে যান। বেকারিতে শেখ বুদ্ধু মিয়ার পরিবারের তিন প্রজন্মের মালিকানা রয়েছে। বেকারিটি ঢাকায় প্রথম বিবাহের কেক এবং ক্রিসমাস কেক তৈরি করেছিল। বেকারিটি একশ বছরের পুরানো সরঞ্জামগুলির সাথে একটি ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে খাবার প্রস্তুত করে। এর ক্রিসমাস কেক পুরাতন ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী ক্রিসমাস পণ্য। বেকারিতে ইংরেজ রাজতন্ত্রের প্রতিকৃতি ছিল। বেকারিটির উৎপাদন সাম্প্রতিক বছরগুলিতে হ্রাস পেয়েছে এবং এখন এটি একটি মিষ্টান্নের দোকান। | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারির ঐতিহ্যবাহী ক্রিসমাস পণ্য কী? | {
"answer_start": [
559,
559
],
"text": [
"ক্রিসমাস কেক",
"ক্রিসমাস কেক"
]
} |
bn_wiki_1263_05 | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক বেকারি। এটি ঢাকার অন্যতম প্রাচীন চলমান বেকারি। প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারি ১৮৫০ সালে গ্রেট ব্রিটেনের ওয়েলসের একজন ব্যক্তি ঢাকায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মূল মালিক ভারত বিভাজনের কিছুপূর্বে ব্রিটেনে চলে যান। বেকারিটি পুরান ঢাকার লক্ষ্মী বাজারে অবস্থিত। আসল মালিক চলে যাওয়ার পর বেকারি এবং সংশ্লিষ্ট চত্বরটি একজন প্রাক্তন কর্মচারী শেখ বুদ্ধু মিয়া কিনে নিয়েছিলেন, তারপর যিনি বেকারিটি চালিয়ে যান। বেকারিতে শেখ বুদ্ধু মিয়ার পরিবারের তিন প্রজন্মের মালিকানা রয়েছে। বেকারিটি ঢাকায় প্রথম বিবাহের কেক এবং ক্রিসমাস কেক তৈরি করেছিল। বেকারিটি একশ বছরের পুরানো সরঞ্জামগুলির সাথে একটি ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে খাবার প্রস্তুত করে। এর ক্রিসমাস কেক পুরাতন ঢাকার একটি ঐতিহ্যবাহী ক্রিসমাস পণ্য। বেকারিতে ইংরেজ রাজতন্ত্রের প্রতিকৃতি ছিল। বেকারিটির উৎপাদন সাম্প্রতিক বছরগুলিতে হ্রাস পেয়েছে এবং এখন এটি একটি মিষ্টান্নের দোকান। | প্রিন্স অফ ওয়েলস বেকারির বর্তমান মালিক কে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1104_01 | রবার্ট লুকাস | রবার্ট এমারসন লুকাস বিংশ শতাব্দীর একজন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ। এই মার্কিন অর্থনীতিবিদ ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তাকে বিংশ শতাব্দির শেষার্ধের সবচেয়ে প্রভাবশালী সামষ্টিক অর্থনীতিবিদ বলা হয়ে থাকে। নোবেল কমিটি তাদের শংসা বচনে এই পুরস্কার প্রদানের কারণ হিসাবে উল্লেখ করে যে, তিনি মানুষের যৌক্তিক প্রত্যাশার তত্ত্ব উদ্ভাবন ও প্রয়োগের মাধ্যমে সামষ্টিক অর্থনীতির বিশ্লেষণী কাঠামোকে বদলে দিয়েছেন এবং অর্থনৈতিক নীতিমালা সম্পর্কে আমাদের উপলব্ধিকে গভীরতর করেছেন।লুকাস ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে ইতিহাসে বিএ এবং ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৬৩ খ্রিষ্টাব্দে কার্নেগী ইন্সটিটিউটে অর্থনীতির সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে কার্নেগী মেলন বিশ্ববিদ্যালয় এর অর্থনীতির সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দে পূর্ণ অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় এর অর্থনীতির অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। | রবার্ট এমারসন লুকাস কত সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন? | {
"answer_start": [
84,
84
],
"text": [
"১৯৯৫",
"১৯৯৫"
]
} |
bn_wiki_1104_03 | রবার্ট লুকাস | রবার্ট এমারসন লুকাস বিংশ শতাব্দীর একজন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ। এই মার্কিন অর্থনীতিবিদ ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তাকে বিংশ শতাব্দির শেষার্ধের সবচেয়ে প্রভাবশালী সামষ্টিক অর্থনীতিবিদ বলা হয়ে থাকে। নোবেল কমিটি তাদের শংসা বচনে এই পুরস্কার প্রদানের কারণ হিসাবে উল্লেখ করে যে, তিনি মানুষের যৌক্তিক প্রত্যাশার তত্ত্ব উদ্ভাবন ও প্রয়োগের মাধ্যমে সামষ্টিক অর্থনীতির বিশ্লেষণী কাঠামোকে বদলে দিয়েছেন এবং অর্থনৈতিক নীতিমালা সম্পর্কে আমাদের উপলব্ধিকে গভীরতর করেছেন।লুকাস ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে ইতিহাসে বিএ এবং ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৬৩ খ্রিষ্টাব্দে কার্নেগী ইন্সটিটিউটে অর্থনীতির সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে কার্নেগী মেলন বিশ্ববিদ্যালয় এর অর্থনীতির সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দে পূর্ণ অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় এর অর্থনীতির অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। | রবার্ট এমারসন লুকাস কাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1104_04 | রবার্ট লুকাস | রবার্ট এমারসন লুকাস বিংশ শতাব্দীর একজন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ। এই মার্কিন অর্থনীতিবিদ ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তাকে বিংশ শতাব্দির শেষার্ধের সবচেয়ে প্রভাবশালী সামষ্টিক অর্থনীতিবিদ বলা হয়ে থাকে। নোবেল কমিটি তাদের শংসা বচনে এই পুরস্কার প্রদানের কারণ হিসাবে উল্লেখ করে যে, তিনি মানুষের যৌক্তিক প্রত্যাশার তত্ত্ব উদ্ভাবন ও প্রয়োগের মাধ্যমে সামষ্টিক অর্থনীতির বিশ্লেষণী কাঠামোকে বদলে দিয়েছেন এবং অর্থনৈতিক নীতিমালা সম্পর্কে আমাদের উপলব্ধিকে গভীরতর করেছেন।লুকাস ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে ইতিহাসে বিএ এবং ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৬৩ খ্রিষ্টাব্দে কার্নেগী ইন্সটিটিউটে অর্থনীতির সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে কার্নেগী মেলন বিশ্ববিদ্যালয় এর অর্থনীতির সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দে পূর্ণ অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় এর অর্থনীতির অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। | রবার্ট এমারসন লুকাস কাদেরকে প্রভাবিত করেছেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1104_05 | রবার্ট লুকাস | রবার্ট এমারসন লুকাস বিংশ শতাব্দীর একজন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ। এই মার্কিন অর্থনীতিবিদ ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তাকে বিংশ শতাব্দির শেষার্ধের সবচেয়ে প্রভাবশালী সামষ্টিক অর্থনীতিবিদ বলা হয়ে থাকে। নোবেল কমিটি তাদের শংসা বচনে এই পুরস্কার প্রদানের কারণ হিসাবে উল্লেখ করে যে, তিনি মানুষের যৌক্তিক প্রত্যাশার তত্ত্ব উদ্ভাবন ও প্রয়োগের মাধ্যমে সামষ্টিক অর্থনীতির বিশ্লেষণী কাঠামোকে বদলে দিয়েছেন এবং অর্থনৈতিক নীতিমালা সম্পর্কে আমাদের উপলব্ধিকে গভীরতর করেছেন।লুকাস ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে ইতিহাসে বিএ এবং ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৬৩ খ্রিষ্টাব্দে কার্নেগী ইন্সটিটিউটে অর্থনীতির সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে কার্নেগী মেলন বিশ্ববিদ্যালয় এর অর্থনীতির সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দে পূর্ণ অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় এর অর্থনীতির অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। | রবার্ট এমারসন লুকাস কত সালে পূর্ণ অধ্যাপক পদে উন্নীত হন? | {
"answer_start": [
836,
836
],
"text": [
"১৯৭০",
"১৯৭০"
]
} |
bn_wiki_1996_01 | স্ট্রোক | ১৯৭০ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা স্ট্রোকের সংজ্ঞা নির্ধারণ করেছিল এভাবে, স্ট্রোক হলো মস্তিষ্কের রক্তবাহের ত্রুটির ফলে উদ্ভূত স্নায়বিক ঘাটতি যা যা ২৪ ঘন্টার বেশি সময় ধরে বিদ্যমান থাকে বা ২৪ ঘন্টার মধ্যে মৃত্যুর মাধ্যমে পরিসমাপ্তি ঘটে। স্ট্রোক শব্দটি কয়েক শতাব্দী পুরনো। এই সংজ্ঞা দেওয়ার সময় ভাবা হয়েছিল যে এটি ক্ষতিগ্রস্ত টিসুর পুনরুজ্জীবন কে প্রতিফলিত করবে এবং এই উদ্দেশ্যেই গঠিত হয়েছিল যেখানে ২৪ ঘন্টার সময় কাঠামো আনুমানিকভাবে গৃহীত হয়েছিল। ২৪ ঘন্টার সময় সীমা স্ট্রোককে ক্ষণস্থায়ী রক্তসংরোধজনিত আক্রমণ (টিআইএ) থেকে আলাদা করে, যার লক্ষণসমূহ স্ট্রোকের মতোই এবং ২৪ ঘন্টার মধ্যে সম্পূর্ণভাবে সেরে যায়। স্ট্রোকের তীব্রতা কমাতে পারে এমন নতুন ওষুধ সহজলভ্য হওয়ায় এখন অনেকে বিকল্প পরিভাষা পছন্দ করেন, যেমন ব্রেইন অ্যাটাক বা মস্তিষ্ক আক্রমণ ও অ্যাকিউট ইস্কিমিক সেরিব্রোভাস্কুলার সিন্ড্রোম ( যেগুলো যথাক্রমে হার্ট অ্যাটাক ও অ্যাকিউট করোনারি সিন্ড্রোম এর অনুরূপ)। এর উদ্দেশ্য হলো স্ট্রোকের লক্ষণসমূহের গুরুত্ব ও এর চিকিৎসার অত্যাবশকীয়তা বুঝানো। | স্ট্রোক শব্দটি কত পুরনো? | {
"answer_start": [
251,
251
],
"text": [
"কয়েক শতাব্দী",
"কয়েক শতাব্দী"
]
} |
bn_wiki_1996_02 | স্ট্রোক | ১৯৭০ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা স্ট্রোকের সংজ্ঞা নির্ধারণ করেছিল এভাবে, স্ট্রোক হলো মস্তিষ্কের রক্তবাহের ত্রুটির ফলে উদ্ভূত স্নায়বিক ঘাটতি যা যা ২৪ ঘন্টার বেশি সময় ধরে বিদ্যমান থাকে বা ২৪ ঘন্টার মধ্যে মৃত্যুর মাধ্যমে পরিসমাপ্তি ঘটে। স্ট্রোক শব্দটি কয়েক শতাব্দী পুরনো। এই সংজ্ঞা দেওয়ার সময় ভাবা হয়েছিল যে এটি ক্ষতিগ্রস্ত টিসুর পুনরুজ্জীবন কে প্রতিফলিত করবে এবং এই উদ্দেশ্যেই গঠিত হয়েছিল যেখানে ২৪ ঘন্টার সময় কাঠামো আনুমানিকভাবে গৃহীত হয়েছিল। ২৪ ঘন্টার সময় সীমা স্ট্রোককে ক্ষণস্থায়ী রক্তসংরোধজনিত আক্রমণ (টিআইএ) থেকে আলাদা করে, যার লক্ষণসমূহ স্ট্রোকের মতোই এবং ২৪ ঘন্টার মধ্যে সম্পূর্ণভাবে সেরে যায়। স্ট্রোকের তীব্রতা কমাতে পারে এমন নতুন ওষুধ সহজলভ্য হওয়ায় এখন অনেকে বিকল্প পরিভাষা পছন্দ করেন, যেমন ব্রেইন অ্যাটাক বা মস্তিষ্ক আক্রমণ ও অ্যাকিউট ইস্কিমিক সেরিব্রোভাস্কুলার সিন্ড্রোম ( যেগুলো যথাক্রমে হার্ট অ্যাটাক ও অ্যাকিউট করোনারি সিন্ড্রোম এর অনুরূপ)। এর উদ্দেশ্য হলো স্ট্রোকের লক্ষণসমূহের গুরুত্ব ও এর চিকিৎসার অত্যাবশকীয়তা বুঝানো। | ২৪ ঘন্টার সময় সীমা স্ট্রোককে কী থেকে আলাদা করে? | {
"answer_start": [
481,
481
],
"text": [
"ক্ষণস্থায়ী রক্তসংরোধজনিত আক্রমণ (টিআইএ)",
"ক্ষণস্থায়ী রক্তসংরোধজনিত আক্রমণ (টিআইএ)"
]
} |
bn_wiki_1996_05 | স্ট্রোক | ১৯৭০ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা স্ট্রোকের সংজ্ঞা নির্ধারণ করেছিল এভাবে, স্ট্রোক হলো মস্তিষ্কের রক্তবাহের ত্রুটির ফলে উদ্ভূত স্নায়বিক ঘাটতি যা যা ২৪ ঘন্টার বেশি সময় ধরে বিদ্যমান থাকে বা ২৪ ঘন্টার মধ্যে মৃত্যুর মাধ্যমে পরিসমাপ্তি ঘটে। স্ট্রোক শব্দটি কয়েক শতাব্দী পুরনো। এই সংজ্ঞা দেওয়ার সময় ভাবা হয়েছিল যে এটি ক্ষতিগ্রস্ত টিসুর পুনরুজ্জীবন কে প্রতিফলিত করবে এবং এই উদ্দেশ্যেই গঠিত হয়েছিল যেখানে ২৪ ঘন্টার সময় কাঠামো আনুমানিকভাবে গৃহীত হয়েছিল। ২৪ ঘন্টার সময় সীমা স্ট্রোককে ক্ষণস্থায়ী রক্তসংরোধজনিত আক্রমণ (টিআইএ) থেকে আলাদা করে, যার লক্ষণসমূহ স্ট্রোকের মতোই এবং ২৪ ঘন্টার মধ্যে সম্পূর্ণভাবে সেরে যায়। স্ট্রোকের তীব্রতা কমাতে পারে এমন নতুন ওষুধ সহজলভ্য হওয়ায় এখন অনেকে বিকল্প পরিভাষা পছন্দ করেন, যেমন ব্রেইন অ্যাটাক বা মস্তিষ্ক আক্রমণ ও অ্যাকিউট ইস্কিমিক সেরিব্রোভাস্কুলার সিন্ড্রোম ( যেগুলো যথাক্রমে হার্ট অ্যাটাক ও অ্যাকিউট করোনারি সিন্ড্রোম এর অনুরূপ)। এর উদ্দেশ্য হলো স্ট্রোকের লক্ষণসমূহের গুরুত্ব ও এর চিকিৎসার অত্যাবশকীয়তা বুঝানো। | অ্যাকিউট করোনারি সিন্ড্রোম কতদিনে রোগমুক্ত হতে পারে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1979_01 | জন্ম নিয়ন্ত্রণ | অনেকের জন্যে জন্ম নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে সিদ্ধান্তগুলি প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে ধর্ম একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গর্ভনিরোধের জ্ঞান প্রাথমিক সময় থেকে হিসাব করা হয়েছে। প্রাথমিক ইসলামী চিকিৎসা গ্রন্থ, প্রাচীন ইহুদি সূত্র, এবং পবিত্র হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলি সব উল্লেখ করে যে, ভেষজ ওষুধের আংশিক ভারসাম্য বিকাশ হতে পারে। জন্মনিয়ন্ত্রণের ওপর ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হয় এবং এমনকী ঐসব ধর্ম যা জন্মনিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি প্রতিক্রিয়া বলে মনে করে, তাদের মধ্যে ঐতিহ্য রয়েছে যা গর্ভনিরোধের ব্যবহারের অনুমতি দেয়। কিছু ধর্ম প্রজন্ম এবং জন্মনিয়ন্ত্রণের বিষয়গুলি কীভাবে দেখেন? পারিবারিক পরিকল্পনা একটি নৈতিক ভাল, একটি দায়ী পছন্দ, এবং একটি মৌলিক মানব অধিকার হিসাবে বর্ণালী জুড়ে ধর্ম দ্বারা আশ্লিষ্ট হয়। বিশ্বের ধর্মগুলি স্বীকার করে যে পরিবার পরিকল্পনা দৃঢ় পরিবার গড়ে তুলতে সাহায্য করে, নারীদের এবং শিশুদের স্বাস্থ্য রক্ষায়, শিশু এবং স্বামী-স্ত্রীর অপব্যবহার হ্রাস করে এবং অচেতন গর্ভধারণের প্রতিরোধ করে। অনেক খ্রিস্টানই ঈশ্বরের কাছ থেকে উপহার এবং একটি ইতিবাচক শক্তি হিসেবে বিবেচিত হতে শুরু করে, যা বিবাহের সংস্থাকে শক্তিশালী করতে পারে যদি দম্পতিরা তাদের সন্তানদের সম্ভাব্য সুযোগের দ্বারা হুমকি না করে তবে তারা সমর্থন করতে পারে না। বেশিরভাগ প্রোটেস্ট্যান্ট ধর্মগ্রন্থ, ধর্মতত্ত্ববিদগণ, এবং গীর্জা গর্ভনিরোধের অনুমতি দেয় এবং এমনকি একটি গুরুত্বপূর্ণ নৈতিক ভাল হিসাবে পারিবারিক পরিকল্পনাকে প্রচার করতে পারে। খ্রিস্টীয় নৈতিকতার সমস্ত বিষয়গুলির সাথে এটিকে গুরুত্ব দেয় যে, সদস্যদের তাদের বিবেচনার দ্বারা প্রভাবিত হিসাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবহার করে। | অনেকের জন্যে জন্ম নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে সিদ্ধান্তগুলি প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কোন বিষয়টি? | {
"answer_start": [
74,
74
],
"text": [
" ধর্ম",
" ধর্ম"
]
} |
bn_wiki_1979_02 | জন্ম নিয়ন্ত্রণ | অনেকের জন্যে জন্ম নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে সিদ্ধান্তগুলি প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে ধর্ম একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গর্ভনিরোধের জ্ঞান প্রাথমিক সময় থেকে হিসাব করা হয়েছে। প্রাথমিক ইসলামী চিকিৎসা গ্রন্থ, প্রাচীন ইহুদি সূত্র, এবং পবিত্র হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলি সব উল্লেখ করে যে, ভেষজ ওষুধের আংশিক ভারসাম্য বিকাশ হতে পারে। জন্মনিয়ন্ত্রণের ওপর ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হয় এবং এমনকী ঐসব ধর্ম যা জন্মনিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি প্রতিক্রিয়া বলে মনে করে, তাদের মধ্যে ঐতিহ্য রয়েছে যা গর্ভনিরোধের ব্যবহারের অনুমতি দেয়। কিছু ধর্ম প্রজন্ম এবং জন্মনিয়ন্ত্রণের বিষয়গুলি কীভাবে দেখেন? পারিবারিক পরিকল্পনা একটি নৈতিক ভাল, একটি দায়ী পছন্দ, এবং একটি মৌলিক মানব অধিকার হিসাবে বর্ণালী জুড়ে ধর্ম দ্বারা আশ্লিষ্ট হয়। বিশ্বের ধর্মগুলি স্বীকার করে যে পরিবার পরিকল্পনা দৃঢ় পরিবার গড়ে তুলতে সাহায্য করে, নারীদের এবং শিশুদের স্বাস্থ্য রক্ষায়, শিশু এবং স্বামী-স্ত্রীর অপব্যবহার হ্রাস করে এবং অচেতন গর্ভধারণের প্রতিরোধ করে। অনেক খ্রিস্টানই ঈশ্বরের কাছ থেকে উপহার এবং একটি ইতিবাচক শক্তি হিসেবে বিবেচিত হতে শুরু করে, যা বিবাহের সংস্থাকে শক্তিশালী করতে পারে যদি দম্পতিরা তাদের সন্তানদের সম্ভাব্য সুযোগের দ্বারা হুমকি না করে তবে তারা সমর্থন করতে পারে না। বেশিরভাগ প্রোটেস্ট্যান্ট ধর্মগ্রন্থ, ধর্মতত্ত্ববিদগণ, এবং গীর্জা গর্ভনিরোধের অনুমতি দেয় এবং এমনকি একটি গুরুত্বপূর্ণ নৈতিক ভাল হিসাবে পারিবারিক পরিকল্পনাকে প্রচার করতে পারে। খ্রিস্টীয় নৈতিকতার সমস্ত বিষয়গুলির সাথে এটিকে গুরুত্ব দেয় যে, সদস্যদের তাদের বিবেচনার দ্বারা প্রভাবিত হিসাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবহার করে। | গর্ভনিরোধের জ্ঞান কখন থেকে হিসাব করা হয়েছে? | {
"answer_start": [
133,
133
],
"text": [
"প্রাথমিক সময় থেকে",
"প্রাথমিক সময় থেকে"
]
} |
bn_wiki_1979_05 | জন্ম নিয়ন্ত্রণ | অনেকের জন্যে জন্ম নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে সিদ্ধান্তগুলি প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে ধর্ম একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গর্ভনিরোধের জ্ঞান প্রাথমিক সময় থেকে হিসাব করা হয়েছে। প্রাথমিক ইসলামী চিকিৎসা গ্রন্থ, প্রাচীন ইহুদি সূত্র, এবং পবিত্র হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলি সব উল্লেখ করে যে, ভেষজ ওষুধের আংশিক ভারসাম্য বিকাশ হতে পারে। জন্মনিয়ন্ত্রণের ওপর ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হয় এবং এমনকী ঐসব ধর্ম যা জন্মনিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি প্রতিক্রিয়া বলে মনে করে, তাদের মধ্যে ঐতিহ্য রয়েছে যা গর্ভনিরোধের ব্যবহারের অনুমতি দেয়। কিছু ধর্ম প্রজন্ম এবং জন্মনিয়ন্ত্রণের বিষয়গুলি কীভাবে দেখেন? পারিবারিক পরিকল্পনা একটি নৈতিক ভাল, একটি দায়ী পছন্দ, এবং একটি মৌলিক মানব অধিকার হিসাবে বর্ণালী জুড়ে ধর্ম দ্বারা আশ্লিষ্ট হয়। বিশ্বের ধর্মগুলি স্বীকার করে যে পরিবার পরিকল্পনা দৃঢ় পরিবার গড়ে তুলতে সাহায্য করে, নারীদের এবং শিশুদের স্বাস্থ্য রক্ষায়, শিশু এবং স্বামী-স্ত্রীর অপব্যবহার হ্রাস করে এবং অচেতন গর্ভধারণের প্রতিরোধ করে। অনেক খ্রিস্টানই ঈশ্বরের কাছ থেকে উপহার এবং একটি ইতিবাচক শক্তি হিসেবে বিবেচিত হতে শুরু করে, যা বিবাহের সংস্থাকে শক্তিশালী করতে পারে যদি দম্পতিরা তাদের সন্তানদের সম্ভাব্য সুযোগের দ্বারা হুমকি না করে তবে তারা সমর্থন করতে পারে না। বেশিরভাগ প্রোটেস্ট্যান্ট ধর্মগ্রন্থ, ধর্মতত্ত্ববিদগণ, এবং গীর্জা গর্ভনিরোধের অনুমতি দেয় এবং এমনকি একটি গুরুত্বপূর্ণ নৈতিক ভাল হিসাবে পারিবারিক পরিকল্পনাকে প্রচার করতে পারে। খ্রিস্টীয় নৈতিকতার সমস্ত বিষয়গুলির সাথে এটিকে গুরুত্ব দেয় যে, সদস্যদের তাদের বিবেচনার দ্বারা প্রভাবিত হিসাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবহার করে। | ইসলাম ধর্মে কবে থেকে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি বৈধতা পায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1277_01 | শীতল সরবরাহ শৃঙ্খল | শীতল সরবরাহ শৃঙ্খল বা সংক্ষেপে শীতল শৃঙ্খল এক ধরনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত সরবরাহ শৃঙ্খল। অভগ্ন শীতল সরবরাহ শৃঙ্খল বলতে বিরতিহীনভাবে হিমায়িত উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ কর্মকাণ্ডের ধারা এবং এগুলির সাথে সংশ্লিষ্ট সরঞ্জাম সামগ্রী ও পণ্য স্থানান্তর ব্যবস্থাকে বোঝায়, যার উদ্দেশ্য পণ্যের গুণমান বজায় রাখার উদ্দেশ্যে ঈপ্সিত নিম্ন তাপমাত্রা পরিসর নিশ্চিত করা। পণ্যদ্রব্যসমূহের ব্যবহারোপযোগী জীবনকাল সংরক্ষণ এমনকি দীর্ঘায়িত করার জন্য শীতল সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবহার করা হয়। এইসব পণ্যের মধ্যে তাজা বা টাটকা কৃষিজাত শাকসবজি-ফলমূল সামুদ্রিক খাদ্য, হিমায়িত খাদ্য, আলোকচিত্রের ঝিল্লি, রাসায়নিক দ্রব্য ও ঔষধীয় পণ্যসমূহ অন্তর্ভুক্ত। এই ধরনের পণ্যগুলিকে যখন পরিবহন করা হয় বা সাময়িক সংরক্ষণাগারে রাখা হয়, তখন সেগুলিকে কখনও কখনও "শীতল মালামাল" নামে ডাকা হতে পারে। অন্যান্য পণ্যদ্রব্যের বিপরীতে শীতল সরবরাহ শৃঙ্খলের পণ্যগুলি পচনশীল এবং সবসময়ই সর্বশেষ গন্তব্যস্থল বা ব্যবহারকারীর দিকে চলমান থাকে। এমনকি যখন এগুলিকে সাময়িকভাবে শীতল সংরক্ষণাগারে ধরে রাখা হয়, তখনও এগুলিকে ঐরূপে চলমান গণ্য করা হয় এবং পণ্য স্থানান্তর পদ্ধতির সমগ্র চক্র জুড়ে এগুলিকে সাধারণত "পরিবহনযোগ্য মালামাল" বা "কার্গো" হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বিশেষ করে পর্যাপ্ত শীতল সংরক্ষণাগার গুণগত ও পরিমাণগত দৃষ্টিকোণ থেকে খাদ্যের অপচয় রোধে অতিআবশ্যকীয় ভূমিকা পালন করে। | শীতল শৃঙ্খল কী? | {
"answer_start": [
43,
43
],
"text": [
"এক ধরনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত সরবরাহ শৃঙ্খল",
"এক ধরনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত সরবরাহ শৃঙ্খল"
]
} |
bn_wiki_1277_05 | শীতল সরবরাহ শৃঙ্খল | শীতল সরবরাহ শৃঙ্খল বা সংক্ষেপে শীতল শৃঙ্খল এক ধরনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত সরবরাহ শৃঙ্খল। অভগ্ন শীতল সরবরাহ শৃঙ্খল বলতে বিরতিহীনভাবে হিমায়িত উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ কর্মকাণ্ডের ধারা এবং এগুলির সাথে সংশ্লিষ্ট সরঞ্জাম সামগ্রী ও পণ্য স্থানান্তর ব্যবস্থাকে বোঝায়, যার উদ্দেশ্য পণ্যের গুণমান বজায় রাখার উদ্দেশ্যে ঈপ্সিত নিম্ন তাপমাত্রা পরিসর নিশ্চিত করা। পণ্যদ্রব্যসমূহের ব্যবহারোপযোগী জীবনকাল সংরক্ষণ এমনকি দীর্ঘায়িত করার জন্য শীতল সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবহার করা হয়। এইসব পণ্যের মধ্যে তাজা বা টাটকা কৃষিজাত শাকসবজি-ফলমূল সামুদ্রিক খাদ্য, হিমায়িত খাদ্য, আলোকচিত্রের ঝিল্লি, রাসায়নিক দ্রব্য ও ঔষধীয় পণ্যসমূহ অন্তর্ভুক্ত। এই ধরনের পণ্যগুলিকে যখন পরিবহন করা হয় বা সাময়িক সংরক্ষণাগারে রাখা হয়, তখন সেগুলিকে কখনও কখনও "শীতল মালামাল" নামে ডাকা হতে পারে। অন্যান্য পণ্যদ্রব্যের বিপরীতে শীতল সরবরাহ শৃঙ্খলের পণ্যগুলি পচনশীল এবং সবসময়ই সর্বশেষ গন্তব্যস্থল বা ব্যবহারকারীর দিকে চলমান থাকে। এমনকি যখন এগুলিকে সাময়িকভাবে শীতল সংরক্ষণাগারে ধরে রাখা হয়, তখনও এগুলিকে ঐরূপে চলমান গণ্য করা হয় এবং পণ্য স্থানান্তর পদ্ধতির সমগ্র চক্র জুড়ে এগুলিকে সাধারণত "পরিবহনযোগ্য মালামাল" বা "কার্গো" হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বিশেষ করে পর্যাপ্ত শীতল সংরক্ষণাগার গুণগত ও পরিমাণগত দৃষ্টিকোণ থেকে খাদ্যের অপচয় রোধে অতিআবশ্যকীয় ভূমিকা পালন করে। | শীতল সরবরাহের ক্ষেত্রে তাপমাত্রা কতো রাখতে হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1390_01 | স্লোভেনিয়ায় বৌদ্ধধর্ম | বৌদ্ধধর্ম হল স্লোভেনিয়ার একটি আইনত স্বীকৃত ধর্ম এবং এটিকে ১০,০০০ টিরও বেশি স্লোভেনিস অনুসরণ করে, যদিও আগের আদমশুমারিতে বৌদ্ধ ধর্মকে বিশেষভাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি বলে কোনো সরকারি সংখ্যা প্রতিষ্ঠিত হয়নি। যদিও এখনও পরম সংখ্যায় ছোট (যদিও স্লোভেনিয়ায় মাত্র ২ মিলিয়ন বাসিন্দা রয়েছে), স্লোভেনিয়ায় বৌদ্ধধর্ম জনপ্রিয়তা না হলে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা উপভোগ করে। বেশিরভাগ ইউরোপীয় দেশগুলির মতো, বৌদ্ধধর্মের বিভিন্ন শাখা এবং বিদ্যালয়গুলি বিভিন্ন আকারের গোষ্ঠী দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়। প্রতিনিধিত্ব করা সবচেয়ে বড় ঐতিহ্য হল থেরবাদ এবং বজ্রযান।[২] স্লোভেনিয়ার রাজধানী লুব্লজানায় একটি বৌদ্ধ মন্দির রয়েছে এবং ট্রেবনজের কাছে গোলজেকের বনাঞ্চলে থেরাবাদ আশ্রম রয়েছে, যা আজান চাহ বংশের অন্তর্গত। | স্লোভেনিয়ার কত জন মানুষ বৌদ্ধ ধর্ম অনুশীলন করে? | {
"answer_start": [
59,
59
],
"text": [
"১০,০০০ টিরও বেশি",
"১০,০০০ টিরও বেশি"
]
} |
bn_wiki_1390_03 | স্লোভেনিয়ায় বৌদ্ধধর্ম | বৌদ্ধধর্ম হল স্লোভেনিয়ার একটি আইনত স্বীকৃত ধর্ম এবং এটিকে ১০,০০০ টিরও বেশি স্লোভেনিস অনুসরণ করে, যদিও আগের আদমশুমারিতে বৌদ্ধ ধর্মকে বিশেষভাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি বলে কোনো সরকারি সংখ্যা প্রতিষ্ঠিত হয়নি। যদিও এখনও পরম সংখ্যায় ছোট (যদিও স্লোভেনিয়ায় মাত্র ২ মিলিয়ন বাসিন্দা রয়েছে), স্লোভেনিয়ায় বৌদ্ধধর্ম জনপ্রিয়তা না হলে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা উপভোগ করে। বেশিরভাগ ইউরোপীয় দেশগুলির মতো, বৌদ্ধধর্মের বিভিন্ন শাখা এবং বিদ্যালয়গুলি বিভিন্ন আকারের গোষ্ঠী দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়। প্রতিনিধিত্ব করা সবচেয়ে বড় ঐতিহ্য হল থেরবাদ এবং বজ্রযান।[২] স্লোভেনিয়ার রাজধানী লুব্লজানায় একটি বৌদ্ধ মন্দির রয়েছে এবং ট্রেবনজের কাছে গোলজেকের বনাঞ্চলে থেরাবাদ আশ্রম রয়েছে, যা আজান চাহ বংশের অন্তর্গত। | স্লোভেনিয়ার রাজধানীতে কয়টি বৌদ্ধ মন্দির রয়েছে? | {
"answer_start": [
26,
26
],
"text": [
"একটি",
"একটি"
]
} |
bn_wiki_1390_04 | স্লোভেনিয়ায় বৌদ্ধধর্ম | বৌদ্ধধর্ম হল স্লোভেনিয়ার একটি আইনত স্বীকৃত ধর্ম এবং এটিকে ১০,০০০ টিরও বেশি স্লোভেনিস অনুসরণ করে, যদিও আগের আদমশুমারিতে বৌদ্ধ ধর্মকে বিশেষভাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি বলে কোনো সরকারি সংখ্যা প্রতিষ্ঠিত হয়নি। যদিও এখনও পরম সংখ্যায় ছোট (যদিও স্লোভেনিয়ায় মাত্র ২ মিলিয়ন বাসিন্দা রয়েছে), স্লোভেনিয়ায় বৌদ্ধধর্ম জনপ্রিয়তা না হলে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা উপভোগ করে। বেশিরভাগ ইউরোপীয় দেশগুলির মতো, বৌদ্ধধর্মের বিভিন্ন শাখা এবং বিদ্যালয়গুলি বিভিন্ন আকারের গোষ্ঠী দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়। প্রতিনিধিত্ব করা সবচেয়ে বড় ঐতিহ্য হল থেরবাদ এবং বজ্রযান।[২] স্লোভেনিয়ার রাজধানী লুব্লজানায় একটি বৌদ্ধ মন্দির রয়েছে এবং ট্রেবনজের কাছে গোলজেকের বনাঞ্চলে থেরাবাদ আশ্রম রয়েছে, যা আজান চাহ বংশের অন্তর্গত। | স্লোভেনিয়ায় থেরাবাদ আশ্রম কোথায় রয়েছে? | {
"answer_start": [
628,
628
],
"text": [
"গোলজেকের বনাঞ্চলে থেরাবা",
"গোলজেকের বনাঞ্চলে থেরাবা"
]
} |
bn_wiki_2256_01 | ডিসকভারি কিডস (ভারত) | ডিসকভারি কিডস হচ্ছে একটি ভারতীয় শিশুতোষ টেলিভিশন চ্যানেল, যেটির মালিক হল ডিসকভারি ইন্ডিয়া। ডিসকভারি ইন্ডিয়া হল ডিসকভারি নেটওয়ার্কস এশিয়া প্যাসিফিকের একটি সংস্থা। মূল যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ডিসকভারি কিডসের ভারতীয় ফিড হিসেবে, ২০১২ সালের ৭ আগস্ট চ্যানেলটি সম্প্রচার শুরু করে।
২০১২ সালের ৭ আগস্ট, ডিসকভারি কিডস, ডিসকভারি নেটওয়ার্কস এশিয়া প্যাসিফিকের ভারতীয় শিশুতোষমূলক প্রথম টেলিভিশন চ্যানেল হিসেবে চালু হয়। পূর্বে এটি ডিসকভারি চ্যানেল ভারতের একটি তথ্য-বিনোদন এবং শিক্ষা-বিনোদনমূলক শিশুতোষ প্রোগ্রামিং ব্লকের নাম ছিল, যেটি ২০০১ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত প্রচারিত হয়েছিল। এটি ডিসকভারি ইন্ডিয়ার অষ্টম চ্যানেল। এটির প্রাথমিক অনুষ্ঠানসমূহ হিসেবে নানা রকমের অ্যানিমেটেড এবং লাইভ অ্যাকশন সিরিজ প্রচারিত হয়েছিল।
২০১৮ সালে ডিসকভারি ইন্ডিয়া চ্যানেলটির পরিবর্তনের ঘোষণা দেয়। ডিসকভারি জিৎ এর উদ্বোধনের মাধ্যমে এই পরিবর্তন শুরু করা হয়। মিস্টার মেকারের বাদে সমস্ত অনুষ্ঠান চ্যানেল থেকে বাদ করে দেওয়া হয়। উদ্বোধনের সারাদিন জি কিউর বন্দবুদ্ধ অউর বুদবাক প্রচার করা হয়।
২০১৮ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি, ডিসকভারি কিডস ভারতের লোগো পাল্টিয়ে দেওয়া হয়। মার্চের শেষ দিকে চ্যানেলটির তেলুগু ভাষার অডিও ট্র্যাক অন্তর্ভুক্ত হয়। পরে মলয়ালম এবং কন্নড় ভাষায় সম্প্রচার করা শুরু হয়। | ডিসকভারি কিডস কী? | {
"answer_start": [
20,
20
],
"text": [
"একটি ভারতীয় শিশুতোষ টেলিভিশন চ্যানেল",
"একটি ভারতীয় শিশুতোষ টেলিভিশন চ্যানেল"
]
} |
bn_wiki_2256_05 | ডিসকভারি কিডস (ভারত) | ডিসকভারি কিডস হচ্ছে একটি ভারতীয় শিশুতোষ টেলিভিশন চ্যানেল, যেটির মালিক হল ডিসকভারি ইন্ডিয়া। ডিসকভারি ইন্ডিয়া হল ডিসকভারি নেটওয়ার্কস এশিয়া প্যাসিফিকের একটি সংস্থা। মূল যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ডিসকভারি কিডসের ভারতীয় ফিড হিসেবে, ২০১২ সালের ৭ আগস্ট চ্যানেলটি সম্প্রচার শুরু করে।
২০১২ সালের ৭ আগস্ট, ডিসকভারি কিডস, ডিসকভারি নেটওয়ার্কস এশিয়া প্যাসিফিকের ভারতীয় শিশুতোষমূলক প্রথম টেলিভিশন চ্যানেল হিসেবে চালু হয়। পূর্বে এটি ডিসকভারি চ্যানেল ভারতের একটি তথ্য-বিনোদন এবং শিক্ষা-বিনোদনমূলক শিশুতোষ প্রোগ্রামিং ব্লকের নাম ছিল, যেটি ২০০১ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত প্রচারিত হয়েছিল। এটি ডিসকভারি ইন্ডিয়ার অষ্টম চ্যানেল। এটির প্রাথমিক অনুষ্ঠানসমূহ হিসেবে নানা রকমের অ্যানিমেটেড এবং লাইভ অ্যাকশন সিরিজ প্রচারিত হয়েছিল।
২০১৮ সালে ডিসকভারি ইন্ডিয়া চ্যানেলটির পরিবর্তনের ঘোষণা দেয়। ডিসকভারি জিৎ এর উদ্বোধনের মাধ্যমে এই পরিবর্তন শুরু করা হয়। মিস্টার মেকারের বাদে সমস্ত অনুষ্ঠান চ্যানেল থেকে বাদ করে দেওয়া হয়। উদ্বোধনের সারাদিন জি কিউর বন্দবুদ্ধ অউর বুদবাক প্রচার করা হয়।
২০১৮ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি, ডিসকভারি কিডস ভারতের লোগো পাল্টিয়ে দেওয়া হয়। মার্চের শেষ দিকে চ্যানেলটির তেলুগু ভাষার অডিও ট্র্যাক অন্তর্ভুক্ত হয়। পরে মলয়ালম এবং কন্নড় ভাষায় সম্প্রচার করা শুরু হয়। | এটি ডিসকভারি ইন্ডিয়ার কত তম চ্যানেল? | {
"answer_start": [
590,
590
],
"text": [
"অষ্টম",
"অষ্টম"
]
} |
bn_wiki_1810_02 | জেমস বন্ড | ইয়ান ফ্লেমিং রচিত গল্পগুলোর পটভূমিতে জেমস বন্ড চরিত্রটি নির্দিষ্ট বয়সের নয়। সচরাচর চরিত্রটি ত্রিশোর্ধ্ব বয়সী এক যুবকের। মুনরেকার উপন্যাসে তাকে বাধ্যতামূলকভাবে চাকুরী থেকে অবসর দেয়া হয়।
উপন্যাসে জেমস বন্ডের জন্ম তারিখ ও সালকে ঊহ্য রাখা হয়েছে। কেননা, ফ্লেমিং তার সৃষ্ট উপন্যাসের প্রেক্ষাপটে তারিখ ও ঘটনার সময়কালকে বিভিন্নভাবে ধারণ করেছেন। ফলে, জেমসের প্রকৃত জন্ম তারিখ ও সাল নিয়ে বেশ বিতর্ক রয়েছে। অধিকাংশ গবেষক ও জীবনীকারদের ধারণা যে, জেমস বন্ডের জন্ম হচ্ছে - ১৯১৭, ১৯২০, ১৯২১ অথবা ১৯২৪ সালে। অবশ্য, ফ্লেমিং তার সাহিত্যকর্মে কখনো জেমসের বন্ডের জন্ম, জন্ম সাল বা জন্ম স্থান নিয়ে আলোকপাত করেননি। জেমস বন্ডকে ইউ অনলি লাইভ টুয়াইস চলচ্চিত্রে স্কটিশ পিতা এন্ড্রু বন্ড এবং সুইস মাতা মনিক ডেলাক্রইক্সের সন্তান হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। কৈশোরকাল থেকেই জেমস বন্ডকে বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করতে দেখা যায়। পিতা একটি কোম্পানির প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন বিধায়, জেমসও জার্মান এবং ফ্রেঞ্চ ভাষা শিক্ষালাভে সক্ষম হয়েছিলেন। চ্যামোনিক্সের কাছাকাছি আইগুইলস্ রোগেসে পর্বত আরোহণের সময় তার বাবা মারা যান। অনাথ অবস্থায় জেমস বন্ডের তখন বয়স ছিল এগার বছর। | জেমস বন্ড কে কেন চাকুরী থেকে অবসর দেয়া হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1810_04 | জেমস বন্ড | ইয়ান ফ্লেমিং রচিত গল্পগুলোর পটভূমিতে জেমস বন্ড চরিত্রটি নির্দিষ্ট বয়সের নয়। সচরাচর চরিত্রটি ত্রিশোর্ধ্ব বয়সী এক যুবকের। মুনরেকার উপন্যাসে তাকে বাধ্যতামূলকভাবে চাকুরী থেকে অবসর দেয়া হয়।
উপন্যাসে জেমস বন্ডের জন্ম তারিখ ও সালকে ঊহ্য রাখা হয়েছে। কেননা, ফ্লেমিং তার সৃষ্ট উপন্যাসের প্রেক্ষাপটে তারিখ ও ঘটনার সময়কালকে বিভিন্নভাবে ধারণ করেছেন। ফলে, জেমসের প্রকৃত জন্ম তারিখ ও সাল নিয়ে বেশ বিতর্ক রয়েছে। অধিকাংশ গবেষক ও জীবনীকারদের ধারণা যে, জেমস বন্ডের জন্ম হচ্ছে - ১৯১৭, ১৯২০, ১৯২১ অথবা ১৯২৪ সালে। অবশ্য, ফ্লেমিং তার সাহিত্যকর্মে কখনো জেমসের বন্ডের জন্ম, জন্ম সাল বা জন্ম স্থান নিয়ে আলোকপাত করেননি। জেমস বন্ডকে ইউ অনলি লাইভ টুয়াইস চলচ্চিত্রে স্কটিশ পিতা এন্ড্রু বন্ড এবং সুইস মাতা মনিক ডেলাক্রইক্সের সন্তান হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। কৈশোরকাল থেকেই জেমস বন্ডকে বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করতে দেখা যায়। পিতা একটি কোম্পানির প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন বিধায়, জেমসও জার্মান এবং ফ্রেঞ্চ ভাষা শিক্ষালাভে সক্ষম হয়েছিলেন। চ্যামোনিক্সের কাছাকাছি আইগুইলস্ রোগেসে পর্বত আরোহণের সময় তার বাবা মারা যান। অনাথ অবস্থায় জেমস বন্ডের তখন বয়স ছিল এগার বছর। | জেমস বন্ডের মাতার নাম কি ছিল? | {
"answer_start": [
690,
690
],
"text": [
"মনিক ডেলাক্রইক্সের ",
"মনিক ডেলাক্রইক্সের "
]
} |
bn_wiki_1734_01 | সিটি হান্টার | এডিভি ফিল্মস উত্তর আমেরিকায় ধারাবাহিকটি প্রকাশের সত্ত্ব লাভ করে। তাদের হাতে প্রথম সিটি হান্টার ধারাবাহিক ২০০০ সালের মার্চে এডিভি ফ্যানসাবস-এর লেবেলে প্রকাশিত হয়। এডিভিএ এই লেবেল ব্যবহারের উদ্দেশ্য ছিল ভিএইচএসের জন্য দ্রুতগতিতে স্বল্পমূল্যের সাবটাইটেলের ব্যবস্থা করা। ধারাবাহিকটি ১৩টি টেপে প্রকাশ করা হয়, যার প্রতিটি টেপে ৪টি করে পর্ব রাখা হয়েছিল। টেপগুলো পৃথকভাবে বা সাবস্ক্রিপশন পরিষেবার অংশ হিসেবে অর্ডার করা যেত।
পরবর্তীতে এডিভি ডিভিডি আকারে ধারাবাহিকটি প্রকাশ করে। প্রথম ধারাবাহিকটি ৫টি ডিস্ক সম্বলিত দুই বক্সসেটে ২০০৩ সালের ২৯ জুলাই তারিখে প্রকাশিত হয়। ২০০৩ সালের ২৮ অক্টোবর ও ১৮ নভেম্বর ৫টি ডিস্ক সংবলিত আরো দুইটি বক্সসেটে সিটি হান্টার ২ প্রকাশ করা হয়। সিটি হান্টার ৩ এবং সিটি হান্টার '৯১ একটি বক্সসেটে যথাক্রমে ২০০৩ সালের ২ ডিসেম্বর ও ১৬ ডিসেম্বর তারিখে প্রকাশ করা হয়। | কোন কোম্পানী উত্তর আমেরিকায় ধারাবাহিকটি প্রকাশের সত্ত্ব লাভ করে? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"এডিভি ফিল্মস",
"এডিভি ফিল্মস"
]
} |
bn_wiki_1734_02 | সিটি হান্টার | এডিভি ফিল্মস উত্তর আমেরিকায় ধারাবাহিকটি প্রকাশের সত্ত্ব লাভ করে। তাদের হাতে প্রথম সিটি হান্টার ধারাবাহিক ২০০০ সালের মার্চে এডিভি ফ্যানসাবস-এর লেবেলে প্রকাশিত হয়। এডিভিএ এই লেবেল ব্যবহারের উদ্দেশ্য ছিল ভিএইচএসের জন্য দ্রুতগতিতে স্বল্পমূল্যের সাবটাইটেলের ব্যবস্থা করা। ধারাবাহিকটি ১৩টি টেপে প্রকাশ করা হয়, যার প্রতিটি টেপে ৪টি করে পর্ব রাখা হয়েছিল। টেপগুলো পৃথকভাবে বা সাবস্ক্রিপশন পরিষেবার অংশ হিসেবে অর্ডার করা যেত।
পরবর্তীতে এডিভি ডিভিডি আকারে ধারাবাহিকটি প্রকাশ করে। প্রথম ধারাবাহিকটি ৫টি ডিস্ক সম্বলিত দুই বক্সসেটে ২০০৩ সালের ২৯ জুলাই তারিখে প্রকাশিত হয়। ২০০৩ সালের ২৮ অক্টোবর ও ১৮ নভেম্বর ৫টি ডিস্ক সংবলিত আরো দুইটি বক্সসেটে সিটি হান্টার ২ প্রকাশ করা হয়। সিটি হান্টার ৩ এবং সিটি হান্টার '৯১ একটি বক্সসেটে যথাক্রমে ২০০৩ সালের ২ ডিসেম্বর ও ১৬ ডিসেম্বর তারিখে প্রকাশ করা হয়। | সিটি হান্টার ধারাবাহিক ২০০০ সালে কোন লেবেলে প্রকাশিত হয়? | {
"answer_start": [
124,
124
],
"text": [
"এডিভি ফ্যানসাবস-এর লেবেলে",
"এডিভি ফ্যানসাবস-এর লেবেলে"
]
} |
bn_wiki_1734_03 | সিটি হান্টার | এডিভি ফিল্মস উত্তর আমেরিকায় ধারাবাহিকটি প্রকাশের সত্ত্ব লাভ করে। তাদের হাতে প্রথম সিটি হান্টার ধারাবাহিক ২০০০ সালের মার্চে এডিভি ফ্যানসাবস-এর লেবেলে প্রকাশিত হয়। এডিভিএ এই লেবেল ব্যবহারের উদ্দেশ্য ছিল ভিএইচএসের জন্য দ্রুতগতিতে স্বল্পমূল্যের সাবটাইটেলের ব্যবস্থা করা। ধারাবাহিকটি ১৩টি টেপে প্রকাশ করা হয়, যার প্রতিটি টেপে ৪টি করে পর্ব রাখা হয়েছিল। টেপগুলো পৃথকভাবে বা সাবস্ক্রিপশন পরিষেবার অংশ হিসেবে অর্ডার করা যেত।
পরবর্তীতে এডিভি ডিভিডি আকারে ধারাবাহিকটি প্রকাশ করে। প্রথম ধারাবাহিকটি ৫টি ডিস্ক সম্বলিত দুই বক্সসেটে ২০০৩ সালের ২৯ জুলাই তারিখে প্রকাশিত হয়। ২০০৩ সালের ২৮ অক্টোবর ও ১৮ নভেম্বর ৫টি ডিস্ক সংবলিত আরো দুইটি বক্সসেটে সিটি হান্টার ২ প্রকাশ করা হয়। সিটি হান্টার ৩ এবং সিটি হান্টার '৯১ একটি বক্সসেটে যথাক্রমে ২০০৩ সালের ২ ডিসেম্বর ও ১৬ ডিসেম্বর তারিখে প্রকাশ করা হয়। | প্রতিটি টেপে কয়টি করে পর্ব রাখা হয়েছিল? | {
"answer_start": [
324,
324
],
"text": [
"৪",
"৪"
]
} |
bn_wiki_1734_04 | সিটি হান্টার | এডিভি ফিল্মস উত্তর আমেরিকায় ধারাবাহিকটি প্রকাশের সত্ত্ব লাভ করে। তাদের হাতে প্রথম সিটি হান্টার ধারাবাহিক ২০০০ সালের মার্চে এডিভি ফ্যানসাবস-এর লেবেলে প্রকাশিত হয়। এডিভিএ এই লেবেল ব্যবহারের উদ্দেশ্য ছিল ভিএইচএসের জন্য দ্রুতগতিতে স্বল্পমূল্যের সাবটাইটেলের ব্যবস্থা করা। ধারাবাহিকটি ১৩টি টেপে প্রকাশ করা হয়, যার প্রতিটি টেপে ৪টি করে পর্ব রাখা হয়েছিল। টেপগুলো পৃথকভাবে বা সাবস্ক্রিপশন পরিষেবার অংশ হিসেবে অর্ডার করা যেত।
পরবর্তীতে এডিভি ডিভিডি আকারে ধারাবাহিকটি প্রকাশ করে। প্রথম ধারাবাহিকটি ৫টি ডিস্ক সম্বলিত দুই বক্সসেটে ২০০৩ সালের ২৯ জুলাই তারিখে প্রকাশিত হয়। ২০০৩ সালের ২৮ অক্টোবর ও ১৮ নভেম্বর ৫টি ডিস্ক সংবলিত আরো দুইটি বক্সসেটে সিটি হান্টার ২ প্রকাশ করা হয়। সিটি হান্টার ৩ এবং সিটি হান্টার '৯১ একটি বক্সসেটে যথাক্রমে ২০০৩ সালের ২ ডিসেম্বর ও ১৬ ডিসেম্বর তারিখে প্রকাশ করা হয়। | সিটি হান্টার ৩ কখন প্রকাশিত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1734_05 | সিটি হান্টার | এডিভি ফিল্মস উত্তর আমেরিকায় ধারাবাহিকটি প্রকাশের সত্ত্ব লাভ করে। তাদের হাতে প্রথম সিটি হান্টার ধারাবাহিক ২০০০ সালের মার্চে এডিভি ফ্যানসাবস-এর লেবেলে প্রকাশিত হয়। এডিভিএ এই লেবেল ব্যবহারের উদ্দেশ্য ছিল ভিএইচএসের জন্য দ্রুতগতিতে স্বল্পমূল্যের সাবটাইটেলের ব্যবস্থা করা। ধারাবাহিকটি ১৩টি টেপে প্রকাশ করা হয়, যার প্রতিটি টেপে ৪টি করে পর্ব রাখা হয়েছিল। টেপগুলো পৃথকভাবে বা সাবস্ক্রিপশন পরিষেবার অংশ হিসেবে অর্ডার করা যেত।
পরবর্তীতে এডিভি ডিভিডি আকারে ধারাবাহিকটি প্রকাশ করে। প্রথম ধারাবাহিকটি ৫টি ডিস্ক সম্বলিত দুই বক্সসেটে ২০০৩ সালের ২৯ জুলাই তারিখে প্রকাশিত হয়। ২০০৩ সালের ২৮ অক্টোবর ও ১৮ নভেম্বর ৫টি ডিস্ক সংবলিত আরো দুইটি বক্সসেটে সিটি হান্টার ২ প্রকাশ করা হয়। সিটি হান্টার ৩ এবং সিটি হান্টার '৯১ একটি বক্সসেটে যথাক্রমে ২০০৩ সালের ২ ডিসেম্বর ও ১৬ ডিসেম্বর তারিখে প্রকাশ করা হয়। | সিটি হান্টার ৩ এর কয়টি পর্ব ছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1674_01 | ওয়েবকমিক | ওয়েবকমিক্স ('অনলাইন কমিক্স বা ইন্টারনেট কমিক্স নামে পরিচিত) কোনও ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপে প্রকাশিত কমিক। যদিও অনেকগুলি একচেটিয়াভাবে ওয়েবেসাইটেই কেবল প্রকাশিত হয়, অন্যগুলি ম্যাগাজিন, সংবাদপত্র বা কমিক বই আকারেও প্রকাশিত হয়।
ওয়েব কমিককে স্ব-প্রকাশিত প্রিন্ট কমিকের সাথে তুলনা করা যেতে পারে, যেখানে ইন্টারনেট সংযোগ এমন যে কেউ তাদের নিজস্ব ওয়েবকমিক প্রকাশ করতে পারে। ওয়েব কমিকের পাঠকস্তর বিভিন্নভাবে পরিবর্তিত হয়; অনেক আছে কেবল স্রষ্টার নিকটাত্মীয় বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের লোকেরাই তাদের পাঠক, আবার কিছু বৃহত্তর, দাবি করেন যে তাদের পাঠক দশ লক্ষেরও বেশি রয়েছে। ওয়েবকমিক্স প্রচলিত কমিক স্ট্রিপ এবং গ্রাফিক উপন্যাস থেকে আভঁ-গার্দ কমিক্স পর্যন্ত রয়েছে এবং অনেকগুলি ধারা, শৈলী এবং বিষয়গুলি বিস্তৃতি রয়েছে। ওয়েবগুলি কখনও কখনও কমিক ব্লগের ভূমিকা পালন করে করে। ওয়েব কার্টুনিস্ট শব্দের মাধ্যমে এমন ব্যক্তিদের বোঝায় যারা ওয়েবকমিক্স তৈরি করে। | ওয়েবকমিক্স কী? | {
"answer_start": [
61,
61
],
"text": [
"কোনও ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপে প্রকাশিত কমিক",
"কোনও ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপে প্রকাশিত কমিক"
]
} |
bn_wiki_1674_02 | ওয়েবকমিক | ওয়েবকমিক্স ('অনলাইন কমিক্স বা ইন্টারনেট কমিক্স নামে পরিচিত) কোনও ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপে প্রকাশিত কমিক। যদিও অনেকগুলি একচেটিয়াভাবে ওয়েবেসাইটেই কেবল প্রকাশিত হয়, অন্যগুলি ম্যাগাজিন, সংবাদপত্র বা কমিক বই আকারেও প্রকাশিত হয়।
ওয়েব কমিককে স্ব-প্রকাশিত প্রিন্ট কমিকের সাথে তুলনা করা যেতে পারে, যেখানে ইন্টারনেট সংযোগ এমন যে কেউ তাদের নিজস্ব ওয়েবকমিক প্রকাশ করতে পারে। ওয়েব কমিকের পাঠকস্তর বিভিন্নভাবে পরিবর্তিত হয়; অনেক আছে কেবল স্রষ্টার নিকটাত্মীয় বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের লোকেরাই তাদের পাঠক, আবার কিছু বৃহত্তর, দাবি করেন যে তাদের পাঠক দশ লক্ষেরও বেশি রয়েছে। ওয়েবকমিক্স প্রচলিত কমিক স্ট্রিপ এবং গ্রাফিক উপন্যাস থেকে আভঁ-গার্দ কমিক্স পর্যন্ত রয়েছে এবং অনেকগুলি ধারা, শৈলী এবং বিষয়গুলি বিস্তৃতি রয়েছে। ওয়েবগুলি কখনও কখনও কমিক ব্লগের ভূমিকা পালন করে করে। ওয়েব কার্টুনিস্ট শব্দের মাধ্যমে এমন ব্যক্তিদের বোঝায় যারা ওয়েবকমিক্স তৈরি করে। | ওয়েব কমিককে কীসের সাথে তুলনা করা যায়? | {
"answer_start": [
259,
259
],
"text": [
"প্রিন্ট কমিক",
"প্রিন্ট কমিক"
]
} |
bn_wiki_1674_03 | ওয়েবকমিক | ওয়েবকমিক্স ('অনলাইন কমিক্স বা ইন্টারনেট কমিক্স নামে পরিচিত) কোনও ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপে প্রকাশিত কমিক। যদিও অনেকগুলি একচেটিয়াভাবে ওয়েবেসাইটেই কেবল প্রকাশিত হয়, অন্যগুলি ম্যাগাজিন, সংবাদপত্র বা কমিক বই আকারেও প্রকাশিত হয়।
ওয়েব কমিককে স্ব-প্রকাশিত প্রিন্ট কমিকের সাথে তুলনা করা যেতে পারে, যেখানে ইন্টারনেট সংযোগ এমন যে কেউ তাদের নিজস্ব ওয়েবকমিক প্রকাশ করতে পারে। ওয়েব কমিকের পাঠকস্তর বিভিন্নভাবে পরিবর্তিত হয়; অনেক আছে কেবল স্রষ্টার নিকটাত্মীয় বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের লোকেরাই তাদের পাঠক, আবার কিছু বৃহত্তর, দাবি করেন যে তাদের পাঠক দশ লক্ষেরও বেশি রয়েছে। ওয়েবকমিক্স প্রচলিত কমিক স্ট্রিপ এবং গ্রাফিক উপন্যাস থেকে আভঁ-গার্দ কমিক্স পর্যন্ত রয়েছে এবং অনেকগুলি ধারা, শৈলী এবং বিষয়গুলি বিস্তৃতি রয়েছে। ওয়েবগুলি কখনও কখনও কমিক ব্লগের ভূমিকা পালন করে করে। ওয়েব কার্টুনিস্ট শব্দের মাধ্যমে এমন ব্যক্তিদের বোঝায় যারা ওয়েবকমিক্স তৈরি করে। | ওয়েব কমিক এর প্রচলন কখন হতে শুরু হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2672_01 | মুবাশির হাসান | মুবাশির হাসান (২২ জানুয়ারী ১৯২২ - ১৪ মার্চ ২০২০), ছিলেন একজন পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ, মানবতাবাদী, রাজনৈতিক উপদেষ্টা এবং একজন প্রকৌশলী যিনি ১৯৭১ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত ভুট্টো প্রশাসনে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
১৯৬৭ সালে, হাসান জুলফিকার আলী ভুট্টো এবং জে এ রহিমের সাথে পাকিস্তান পিপলস পার্টি নামে একটি গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। ১৯৭১ সালে ভুট্টো প্রশাসনে অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হওয়ার পর পরিকল্পিত অর্থনীতি প্রতিষ্ঠার জন্য বেসরকারী খাতের জাতীয়করণের জন্য আক্রমণাত্মকভাবে অনুসরণ করার ক্ষেত্রে, তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। যখন তিনি পারমাণবিক বোমা কর্মসূচির তহবিল পরিচালনা করেছিলেন যখন তিনি দেশের বৈজ্ঞানিক আউটপুট হিসাবে বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়কে প্রচার ও বৃদ্ধি করতে সহায়তা করেছিলেন।
১৯৭৪ সালে ভুট্টো প্রশাসন ত্যাগ করার পর, তিনি পাকিস্তান পিপলস পার্টির জেনারেল-সেক্রেটারি হিসেবে নিযুক্ত হন এবং প্রধানমন্ত্রী ভুট্টোর রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসাবে তার ভূমিকা অব্যাহত রাখেন। কিন্তু ভুট্টোকে অফিস থেকে অপসারণ করা হলে তিনি সমস্যায় পড়েন এবং জিয়া প্রশাসন দ্বারা সহিংসতা উসকে দেওয়ার অভিযোগের সম্মুখীন হন। ১৯৮০-এর দশকে রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার পর, হাসান লাহোর প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানোর পদ গ্রহণ করেন এবং পাকিস্তানের মানবাধিকার কমিশনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন।
মুবাশির হাসান ২১ জানুয়ারী ১৯২২ সালে ব্রিটিশ ভারতের পানিপথে একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তারা পেশা হিসাবে ওষুধ চর্চা করত। তার মা উর্দু ভাষার কবি আলতাফ হুসাইন হালির বংশধর পরিবারের সদস্য ছিলেন। তিনি তার মায়ের দ্বারা বেড়ে ওঠেন যখন তার বাবা হায়দ্রাবাদ রাজ্যের সরকারের হয়ে কাজ করতেন। ১৯৩৮ সালে তার ম্যাট্রিকুলেশনের পর হাসানকে লাহোর সরকারি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য পাঠানো হয় যেখানে তার বড় ভাই কিং এডওয়ার্ড মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিসিন অধ্যয়নরত ছিলেন কিন্তু প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, লাহোরে স্থানান্তরিত হন।
১৯৪২ সালে, হাসান ২০ বছর বয়সে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর সংক্ষিপ্তভাবে অমৃতসরের সেচ বিভাগে উপবিভাগীয় কর্মকর্তা (এসডিও) হিসাবে নিযুক্ত হন। ১৯৪৪ সালে হাসান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকৌশল অধ্যয়নের জন্য একটি বৃত্তি লাভ করেন এবং কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসিতে যোগদানের জন্য নিউইয়র্কে যান। কিন্তু দেশভাগের পরপরই হাসান ভারতে ফিরে আসেন এবং লাহোরের প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন। ১৯৫৩ সালে তিনি আবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইঞ্জিনিয়ারিং ডক্টরেট প্রোগ্রাম যোগ দিতে আইওয়া স্টেট ইউনিভার্সিটিতে যান এবং সেখানে ১৯৫৫ আলে পিএইচডি অর্জন করেন। পড়াশোনা শেষে পাকিস্তানে ফিরে আসার পর, তিনি লাহোর প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় যোগদান করেন, অবশেষে পরবর্তী বছরগুলিতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান হন। | মুবাশির হাসান কোন দেশের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন? | {
"answer_start": [
62,
62
],
"text": [
"পাকিস্তান",
"পাকিস্তান"
]
} |
bn_wiki_2672_02 | মুবাশির হাসান | মুবাশির হাসান (২২ জানুয়ারী ১৯২২ - ১৪ মার্চ ২০২০), ছিলেন একজন পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ, মানবতাবাদী, রাজনৈতিক উপদেষ্টা এবং একজন প্রকৌশলী যিনি ১৯৭১ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত ভুট্টো প্রশাসনে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
১৯৬৭ সালে, হাসান জুলফিকার আলী ভুট্টো এবং জে এ রহিমের সাথে পাকিস্তান পিপলস পার্টি নামে একটি গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। ১৯৭১ সালে ভুট্টো প্রশাসনে অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হওয়ার পর পরিকল্পিত অর্থনীতি প্রতিষ্ঠার জন্য বেসরকারী খাতের জাতীয়করণের জন্য আক্রমণাত্মকভাবে অনুসরণ করার ক্ষেত্রে, তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। যখন তিনি পারমাণবিক বোমা কর্মসূচির তহবিল পরিচালনা করেছিলেন যখন তিনি দেশের বৈজ্ঞানিক আউটপুট হিসাবে বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়কে প্রচার ও বৃদ্ধি করতে সহায়তা করেছিলেন।
১৯৭৪ সালে ভুট্টো প্রশাসন ত্যাগ করার পর, তিনি পাকিস্তান পিপলস পার্টির জেনারেল-সেক্রেটারি হিসেবে নিযুক্ত হন এবং প্রধানমন্ত্রী ভুট্টোর রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসাবে তার ভূমিকা অব্যাহত রাখেন। কিন্তু ভুট্টোকে অফিস থেকে অপসারণ করা হলে তিনি সমস্যায় পড়েন এবং জিয়া প্রশাসন দ্বারা সহিংসতা উসকে দেওয়ার অভিযোগের সম্মুখীন হন। ১৯৮০-এর দশকে রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার পর, হাসান লাহোর প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানোর পদ গ্রহণ করেন এবং পাকিস্তানের মানবাধিকার কমিশনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন।
মুবাশির হাসান ২১ জানুয়ারী ১৯২২ সালে ব্রিটিশ ভারতের পানিপথে একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তারা পেশা হিসাবে ওষুধ চর্চা করত। তার মা উর্দু ভাষার কবি আলতাফ হুসাইন হালির বংশধর পরিবারের সদস্য ছিলেন। তিনি তার মায়ের দ্বারা বেড়ে ওঠেন যখন তার বাবা হায়দ্রাবাদ রাজ্যের সরকারের হয়ে কাজ করতেন। ১৯৩৮ সালে তার ম্যাট্রিকুলেশনের পর হাসানকে লাহোর সরকারি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য পাঠানো হয় যেখানে তার বড় ভাই কিং এডওয়ার্ড মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিসিন অধ্যয়নরত ছিলেন কিন্তু প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, লাহোরে স্থানান্তরিত হন।
১৯৪২ সালে, হাসান ২০ বছর বয়সে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর সংক্ষিপ্তভাবে অমৃতসরের সেচ বিভাগে উপবিভাগীয় কর্মকর্তা (এসডিও) হিসাবে নিযুক্ত হন। ১৯৪৪ সালে হাসান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকৌশল অধ্যয়নের জন্য একটি বৃত্তি লাভ করেন এবং কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসিতে যোগদানের জন্য নিউইয়র্কে যান। কিন্তু দেশভাগের পরপরই হাসান ভারতে ফিরে আসেন এবং লাহোরের প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন। ১৯৫৩ সালে তিনি আবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইঞ্জিনিয়ারিং ডক্টরেট প্রোগ্রাম যোগ দিতে আইওয়া স্টেট ইউনিভার্সিটিতে যান এবং সেখানে ১৯৫৫ আলে পিএইচডি অর্জন করেন। পড়াশোনা শেষে পাকিস্তানে ফিরে আসার পর, তিনি লাহোর প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় যোগদান করেন, অবশেষে পরবর্তী বছরগুলিতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান হন। | মুবাশির হাসান কোন রাজনৈতিক দলের সহপ্রতিষ্ঠাতা? | {
"answer_start": [
277,
277
],
"text": [
"পাকিস্তান পিপলস পার্টি",
"পাকিস্তান পিপলস পার্টি "
]
} |
bn_wiki_2672_04 | মুবাশির হাসান | মুবাশির হাসান (২২ জানুয়ারী ১৯২২ - ১৪ মার্চ ২০২০), ছিলেন একজন পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ, মানবতাবাদী, রাজনৈতিক উপদেষ্টা এবং একজন প্রকৌশলী যিনি ১৯৭১ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত ভুট্টো প্রশাসনে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
১৯৬৭ সালে, হাসান জুলফিকার আলী ভুট্টো এবং জে এ রহিমের সাথে পাকিস্তান পিপলস পার্টি নামে একটি গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। ১৯৭১ সালে ভুট্টো প্রশাসনে অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হওয়ার পর পরিকল্পিত অর্থনীতি প্রতিষ্ঠার জন্য বেসরকারী খাতের জাতীয়করণের জন্য আক্রমণাত্মকভাবে অনুসরণ করার ক্ষেত্রে, তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। যখন তিনি পারমাণবিক বোমা কর্মসূচির তহবিল পরিচালনা করেছিলেন যখন তিনি দেশের বৈজ্ঞানিক আউটপুট হিসাবে বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়কে প্রচার ও বৃদ্ধি করতে সহায়তা করেছিলেন।
১৯৭৪ সালে ভুট্টো প্রশাসন ত্যাগ করার পর, তিনি পাকিস্তান পিপলস পার্টির জেনারেল-সেক্রেটারি হিসেবে নিযুক্ত হন এবং প্রধানমন্ত্রী ভুট্টোর রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসাবে তার ভূমিকা অব্যাহত রাখেন। কিন্তু ভুট্টোকে অফিস থেকে অপসারণ করা হলে তিনি সমস্যায় পড়েন এবং জিয়া প্রশাসন দ্বারা সহিংসতা উসকে দেওয়ার অভিযোগের সম্মুখীন হন। ১৯৮০-এর দশকে রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার পর, হাসান লাহোর প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানোর পদ গ্রহণ করেন এবং পাকিস্তানের মানবাধিকার কমিশনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন।
মুবাশির হাসান ২১ জানুয়ারী ১৯২২ সালে ব্রিটিশ ভারতের পানিপথে একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তারা পেশা হিসাবে ওষুধ চর্চা করত। তার মা উর্দু ভাষার কবি আলতাফ হুসাইন হালির বংশধর পরিবারের সদস্য ছিলেন। তিনি তার মায়ের দ্বারা বেড়ে ওঠেন যখন তার বাবা হায়দ্রাবাদ রাজ্যের সরকারের হয়ে কাজ করতেন। ১৯৩৮ সালে তার ম্যাট্রিকুলেশনের পর হাসানকে লাহোর সরকারি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য পাঠানো হয় যেখানে তার বড় ভাই কিং এডওয়ার্ড মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিসিন অধ্যয়নরত ছিলেন কিন্তু প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, লাহোরে স্থানান্তরিত হন।
১৯৪২ সালে, হাসান ২০ বছর বয়সে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর সংক্ষিপ্তভাবে অমৃতসরের সেচ বিভাগে উপবিভাগীয় কর্মকর্তা (এসডিও) হিসাবে নিযুক্ত হন। ১৯৪৪ সালে হাসান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকৌশল অধ্যয়নের জন্য একটি বৃত্তি লাভ করেন এবং কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসিতে যোগদানের জন্য নিউইয়র্কে যান। কিন্তু দেশভাগের পরপরই হাসান ভারতে ফিরে আসেন এবং লাহোরের প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন। ১৯৫৩ সালে তিনি আবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইঞ্জিনিয়ারিং ডক্টরেট প্রোগ্রাম যোগ দিতে আইওয়া স্টেট ইউনিভার্সিটিতে যান এবং সেখানে ১৯৫৫ আলে পিএইচডি অর্জন করেন। পড়াশোনা শেষে পাকিস্তানে ফিরে আসার পর, তিনি লাহোর প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় যোগদান করেন, অবশেষে পরবর্তী বছরগুলিতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান হন। | মুবাশির হাসান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন বিষয়ে পাঠদান করতেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2672_05 | মুবাশির হাসান | মুবাশির হাসান (২২ জানুয়ারী ১৯২২ - ১৪ মার্চ ২০২০), ছিলেন একজন পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ, মানবতাবাদী, রাজনৈতিক উপদেষ্টা এবং একজন প্রকৌশলী যিনি ১৯৭১ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত ভুট্টো প্রশাসনে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
১৯৬৭ সালে, হাসান জুলফিকার আলী ভুট্টো এবং জে এ রহিমের সাথে পাকিস্তান পিপলস পার্টি নামে একটি গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। ১৯৭১ সালে ভুট্টো প্রশাসনে অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হওয়ার পর পরিকল্পিত অর্থনীতি প্রতিষ্ঠার জন্য বেসরকারী খাতের জাতীয়করণের জন্য আক্রমণাত্মকভাবে অনুসরণ করার ক্ষেত্রে, তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। যখন তিনি পারমাণবিক বোমা কর্মসূচির তহবিল পরিচালনা করেছিলেন যখন তিনি দেশের বৈজ্ঞানিক আউটপুট হিসাবে বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়কে প্রচার ও বৃদ্ধি করতে সহায়তা করেছিলেন।
১৯৭৪ সালে ভুট্টো প্রশাসন ত্যাগ করার পর, তিনি পাকিস্তান পিপলস পার্টির জেনারেল-সেক্রেটারি হিসেবে নিযুক্ত হন এবং প্রধানমন্ত্রী ভুট্টোর রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসাবে তার ভূমিকা অব্যাহত রাখেন। কিন্তু ভুট্টোকে অফিস থেকে অপসারণ করা হলে তিনি সমস্যায় পড়েন এবং জিয়া প্রশাসন দ্বারা সহিংসতা উসকে দেওয়ার অভিযোগের সম্মুখীন হন। ১৯৮০-এর দশকে রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার পর, হাসান লাহোর প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানোর পদ গ্রহণ করেন এবং পাকিস্তানের মানবাধিকার কমিশনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন।
মুবাশির হাসান ২১ জানুয়ারী ১৯২২ সালে ব্রিটিশ ভারতের পানিপথে একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তারা পেশা হিসাবে ওষুধ চর্চা করত। তার মা উর্দু ভাষার কবি আলতাফ হুসাইন হালির বংশধর পরিবারের সদস্য ছিলেন। তিনি তার মায়ের দ্বারা বেড়ে ওঠেন যখন তার বাবা হায়দ্রাবাদ রাজ্যের সরকারের হয়ে কাজ করতেন। ১৯৩৮ সালে তার ম্যাট্রিকুলেশনের পর হাসানকে লাহোর সরকারি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য পাঠানো হয় যেখানে তার বড় ভাই কিং এডওয়ার্ড মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিসিন অধ্যয়নরত ছিলেন কিন্তু প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, লাহোরে স্থানান্তরিত হন।
১৯৪২ সালে, হাসান ২০ বছর বয়সে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর সংক্ষিপ্তভাবে অমৃতসরের সেচ বিভাগে উপবিভাগীয় কর্মকর্তা (এসডিও) হিসাবে নিযুক্ত হন। ১৯৪৪ সালে হাসান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকৌশল অধ্যয়নের জন্য একটি বৃত্তি লাভ করেন এবং কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসিতে যোগদানের জন্য নিউইয়র্কে যান। কিন্তু দেশভাগের পরপরই হাসান ভারতে ফিরে আসেন এবং লাহোরের প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন। ১৯৫৩ সালে তিনি আবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইঞ্জিনিয়ারিং ডক্টরেট প্রোগ্রাম যোগ দিতে আইওয়া স্টেট ইউনিভার্সিটিতে যান এবং সেখানে ১৯৫৫ আলে পিএইচডি অর্জন করেন। পড়াশোনা শেষে পাকিস্তানে ফিরে আসার পর, তিনি লাহোর প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় যোগদান করেন, অবশেষে পরবর্তী বছরগুলিতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান হন। | কত সালে মুবাশির হাসান পাকিস্তানের পারমাণবিক বোমার সাথে সম্পৃক্ত হন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0570_01 | স্বরতীক্ষ্ণতা | সঙ্গীত তত্ত্ব ও শ্রুতিবিজ্ঞানের আলোচনায় স্বরতীক্ষ্মতা বা গ্রাম বলতে সঙ্গীতে ব্যবহৃত ধ্বনিসমূহের এমন একটি প্রত্যক্ষণজাত বা উপলব্ধিজাত ধর্মকে বোঝায় যার দ্বারা সেই ধ্বনিগুলিকে একটি কম্পাঙ্কভিত্তিক স্বরগ্রামে একে অপরের সাপেক্ষে উঁচু (বেশি তীক্ষ্ণ) বা নিচু (কম তীক্ষ্ণ) অবস্থানে স্থাপন করা যায়। সাধারণভাবে বললে স্বরতীক্ষ্মতা হল সঙ্গীতের ধ্বনি বা স্বরের সেই বৈশিষ্ট্য যার সুবাদে সেটিকে সাঙ্গীতিক সুরের দৃষ্টিকোণ থেকে অপেক্ষাকৃত "উচ্চ" বা অধিক তীক্ষ্ণ কিংবা "নিম্ন" বা কম তীক্ষ্ণ হিসেবে বিচার করা যায়। স্বরতীক্ষ্মতা হল সাঙ্গীতিক স্বরের একটি অন্যতম প্রধান শ্রাবণিক বৈশিষ্ট্য। স্বরের অন্য প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল স্বরস্থায়িত্ব , স্বরোচ্চতা এবং স্বরগুণ ।
স্বরতীক্ষ্ণতাকে কখনও কখনও একটি কম্পাঙ্ক হিসেবে পরিমাণবাচক রূপ প্রদান করা হতে পারে, কিন্তু স্বরতীক্ষ্ণতা প্রকৃতপক্ষে একটি সম্পূর্ণ বস্তুনিষ্ঠ ভৌত বৈশিষ্ট্য নয়। বরং এটি সাঙ্গীতিক ধ্বনির একটি ব্যক্তিনিষ্ঠ মনোশব্দগত বৈশিষ্ট্য। ঐতিহাসিকভাবে স্বরতীক্ষ্ণতা ও মনের ভেতরে স্বরতীক্ষ্মতার প্রত্যক্ষণ বা উপলব্ধির গবেষণা মনোশব্দবিজ্ঞানের একটি কেন্দ্রীয় সমস্যা হিসেবে পরিগণিত এবং শ্রবণতন্ত্রে শব্দ বা ধ্বনি কীভাবে উপস্থাপিত হয়, প্রক্রিয়াজাত হয় ও কীভাবে এর প্রত্যক্ষণ বা উপলব্ধি হয়, সে বিষয়ক তত্ত্বগুলি প্রণয়নে ও পরীক্ষণের ক্ষেত্রে এই গবেষণাটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। | সঙ্গীত তত্ত্ব ও শ্রুতিবিজ্ঞানের আলোচনায় স্বরতীক্ষ্মতা বা গ্রাম বলতে কী বোঝায়? | {
"answer_start": [
69,
69
],
"text": [
"সঙ্গীতে ব্যবহৃত ধ্বনিসমূহের এমন একটি প্রত্যক্ষণজাত বা উপলব্ধিজাত ধর্মকে বোঝায়",
"সঙ্গীতে ব্যবহৃত ধ্বনিসমূহের এমন একটি প্রত্যক্ষণজাত বা উপলব্ধিজাত ধর্মকে বোঝায় যার দ্বারা সেই ধ্বনিগুলিকে একটি কম্পাঙ্কভিত্তিক স্বরগ্রামে একে অপরের সাপেক্ষে উঁচু (বেশি তীক্ষ্ণ) বা নিচু (কম তীক্ষ্ণ) অবস্থানে স্থাপন করা যায়"
]
} |
bn_wiki_0570_03 | স্বরতীক্ষ্ণতা | সঙ্গীত তত্ত্ব ও শ্রুতিবিজ্ঞানের আলোচনায় স্বরতীক্ষ্মতা বা গ্রাম বলতে সঙ্গীতে ব্যবহৃত ধ্বনিসমূহের এমন একটি প্রত্যক্ষণজাত বা উপলব্ধিজাত ধর্মকে বোঝায় যার দ্বারা সেই ধ্বনিগুলিকে একটি কম্পাঙ্কভিত্তিক স্বরগ্রামে একে অপরের সাপেক্ষে উঁচু (বেশি তীক্ষ্ণ) বা নিচু (কম তীক্ষ্ণ) অবস্থানে স্থাপন করা যায়। সাধারণভাবে বললে স্বরতীক্ষ্মতা হল সঙ্গীতের ধ্বনি বা স্বরের সেই বৈশিষ্ট্য যার সুবাদে সেটিকে সাঙ্গীতিক সুরের দৃষ্টিকোণ থেকে অপেক্ষাকৃত "উচ্চ" বা অধিক তীক্ষ্ণ কিংবা "নিম্ন" বা কম তীক্ষ্ণ হিসেবে বিচার করা যায়। স্বরতীক্ষ্মতা হল সাঙ্গীতিক স্বরের একটি অন্যতম প্রধান শ্রাবণিক বৈশিষ্ট্য। স্বরের অন্য প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল স্বরস্থায়িত্ব , স্বরোচ্চতা এবং স্বরগুণ ।
স্বরতীক্ষ্ণতাকে কখনও কখনও একটি কম্পাঙ্ক হিসেবে পরিমাণবাচক রূপ প্রদান করা হতে পারে, কিন্তু স্বরতীক্ষ্ণতা প্রকৃতপক্ষে একটি সম্পূর্ণ বস্তুনিষ্ঠ ভৌত বৈশিষ্ট্য নয়। বরং এটি সাঙ্গীতিক ধ্বনির একটি ব্যক্তিনিষ্ঠ মনোশব্দগত বৈশিষ্ট্য। ঐতিহাসিকভাবে স্বরতীক্ষ্ণতা ও মনের ভেতরে স্বরতীক্ষ্মতার প্রত্যক্ষণ বা উপলব্ধির গবেষণা মনোশব্দবিজ্ঞানের একটি কেন্দ্রীয় সমস্যা হিসেবে পরিগণিত এবং শ্রবণতন্ত্রে শব্দ বা ধ্বনি কীভাবে উপস্থাপিত হয়, প্রক্রিয়াজাত হয় ও কীভাবে এর প্রত্যক্ষণ বা উপলব্ধি হয়, সে বিষয়ক তত্ত্বগুলি প্রণয়নে ও পরীক্ষণের ক্ষেত্রে এই গবেষণাটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। | স্বরতীক্ষ্মতা কী? | {
"answer_start": [
499,
499
],
"text": [
"স্বরতীক্ষ্মতা হল সাঙ্গীতিক স্বরের একটি অন্যতম প্রধান শ্রাবণিক বৈশিষ্ট্য",
"স্বরতীক্ষ্মতা হল সাঙ্গীতিক স্বরের একটি অন্যতম প্রধান শ্রাবণিক বৈশিষ্ট্য"
]
} |
bn_wiki_0569_01 | জিরো আওয়ার | জিরো আওয়ার হলো একটি কৌশলগত এফপিএস অনলাইন দল-ভিত্তিক গেম। এটি বাংলাদেশের নির্মাতাদের তৈরি একটি ভিডিও গেম যা ২০২০ সালের ১২ই আগস্ট স্টিমে বিশ্বব্যাপী মুক্তি পায়। গেমটি অ্যাট্রিটো এবং এম৭ প্রোডাকশন এর মাধ্যমে তৈরি, যা কয়েকজন তরুন ভিডিও নির্মাতা তৈরি করেছেন। বর্তমানে গেমটি কেবল উইন্ডোজ জন্য উপলদ্ধ যা জিফোর্স এবং স্টিমের মাধ্যমে খেলা যাবে। গেমটিতে প্রতিযোগিতামূলক পিভিপি মোড এবং পিভিই দৃশ্য রয়েছে যা একক বা দলীয়ভাবে খেলতে পারে। খেলোয়াড়দের মিশন সম্পাদনের বিকল্প আছে। একটি ভবনের শক্তি কেটে দিয়ে মিশনের কাজগুলো চুপি চুপি চালানো যায় এবং রাতের নাইট-ভিশন চশমা এবং নীরব আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে প্রাঙ্গণ পরিষ্কার করে। আক্রমণকারী দলের পরিস্থিতির কাছে যাওয়ার বিভিন্ন উপায় রয়েছে, আর ডিফেন্ডিং দলের কাছে তাদের প্রতিরোধ করার জন্য একই রকমের বিকল্প রয়েছে। বিল্ডিংয়ের সমস্ত মেঝে স্কেল করা যায়, যার মানে হলো আক্রমণকারীরা তাদের র্যাপেল বন্দুক দিয়ে কয়েক তলা ছিঁড়ে ফেলতে পারে এবং অপ্রত্যাশিত দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ডিফেন্ডারদের আঘাত করতে পারে। | জিরো আওয়ার কী? | {
"answer_start": [
16,
16
],
"text": [
"একটি কৌশলগত এফপিএস অনলাইন দল-ভিত্তিক গেম",
"একটি কৌশলগত এফপিএস অনলাইন দল-ভিত্তিক গেম"
]
} |
bn_wiki_0569_02 | জিরো আওয়ার | জিরো আওয়ার হলো একটি কৌশলগত এফপিএস অনলাইন দল-ভিত্তিক গেম। এটি বাংলাদেশের নির্মাতাদের তৈরি একটি ভিডিও গেম যা ২০২০ সালের ১২ই আগস্ট স্টিমে বিশ্বব্যাপী মুক্তি পায়। গেমটি অ্যাট্রিটো এবং এম৭ প্রোডাকশন এর মাধ্যমে তৈরি, যা কয়েকজন তরুন ভিডিও নির্মাতা তৈরি করেছেন। বর্তমানে গেমটি কেবল উইন্ডোজ জন্য উপলদ্ধ যা জিফোর্স এবং স্টিমের মাধ্যমে খেলা যাবে। গেমটিতে প্রতিযোগিতামূলক পিভিপি মোড এবং পিভিই দৃশ্য রয়েছে যা একক বা দলীয়ভাবে খেলতে পারে। খেলোয়াড়দের মিশন সম্পাদনের বিকল্প আছে। একটি ভবনের শক্তি কেটে দিয়ে মিশনের কাজগুলো চুপি চুপি চালানো যায় এবং রাতের নাইট-ভিশন চশমা এবং নীরব আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে প্রাঙ্গণ পরিষ্কার করে। আক্রমণকারী দলের পরিস্থিতির কাছে যাওয়ার বিভিন্ন উপায় রয়েছে, আর ডিফেন্ডিং দলের কাছে তাদের প্রতিরোধ করার জন্য একই রকমের বিকল্প রয়েছে। বিল্ডিংয়ের সমস্ত মেঝে স্কেল করা যায়, যার মানে হলো আক্রমণকারীরা তাদের র্যাপেল বন্দুক দিয়ে কয়েক তলা ছিঁড়ে ফেলতে পারে এবং অপ্রত্যাশিত দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ডিফেন্ডারদের আঘাত করতে পারে। | কৌশলগত এফপিএস অনলাইন দল-ভিত্তিক গেম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0569_05 | জিরো আওয়ার | জিরো আওয়ার হলো একটি কৌশলগত এফপিএস অনলাইন দল-ভিত্তিক গেম। এটি বাংলাদেশের নির্মাতাদের তৈরি একটি ভিডিও গেম যা ২০২০ সালের ১২ই আগস্ট স্টিমে বিশ্বব্যাপী মুক্তি পায়। গেমটি অ্যাট্রিটো এবং এম৭ প্রোডাকশন এর মাধ্যমে তৈরি, যা কয়েকজন তরুন ভিডিও নির্মাতা তৈরি করেছেন। বর্তমানে গেমটি কেবল উইন্ডোজ জন্য উপলদ্ধ যা জিফোর্স এবং স্টিমের মাধ্যমে খেলা যাবে। গেমটিতে প্রতিযোগিতামূলক পিভিপি মোড এবং পিভিই দৃশ্য রয়েছে যা একক বা দলীয়ভাবে খেলতে পারে। খেলোয়াড়দের মিশন সম্পাদনের বিকল্প আছে। একটি ভবনের শক্তি কেটে দিয়ে মিশনের কাজগুলো চুপি চুপি চালানো যায় এবং রাতের নাইট-ভিশন চশমা এবং নীরব আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে প্রাঙ্গণ পরিষ্কার করে। আক্রমণকারী দলের পরিস্থিতির কাছে যাওয়ার বিভিন্ন উপায় রয়েছে, আর ডিফেন্ডিং দলের কাছে তাদের প্রতিরোধ করার জন্য একই রকমের বিকল্প রয়েছে। বিল্ডিংয়ের সমস্ত মেঝে স্কেল করা যায়, যার মানে হলো আক্রমণকারীরা তাদের র্যাপেল বন্দুক দিয়ে কয়েক তলা ছিঁড়ে ফেলতে পারে এবং অপ্রত্যাশিত দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ডিফেন্ডারদের আঘাত করতে পারে। | বিল্ডিংয়ের সমস্ত মেঝে স্কেল করা যায়, মানে কী? | {
"answer_start": [
798,
798
],
"text": [
"আক্রমণকারীরা তাদের র্যাপেল বন্দুক দিয়ে কয়েক তলা ছিঁড়ে ফেলতে পারে এবং অপ্রত্যাশিত দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ডিফেন্ডারদের আঘাত করতে পারে",
"আক্রমণকারীরা তাদের র্যাপেল বন্দুক দিয়ে কয়েক তলা ছিঁড়ে ফেলতে পারে এবং অপ্রত্যাশিত দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ডিফেন্ডারদের আঘাত করতে পারে"
]
} |
bn_wiki_0673_02 | ম্যাকওএস | ২০১৬ সালে, ম্যাকওএস ১০.১২ সিয়েরা প্রকাশের সাথে সাথে, অ্যাপলের অন্যান্য প্রাথমিক অপারেটিং সিস্টেমগুলির ব্র্যান্ডিংয়ের সাথে সারিবদ্ধ করার জন্য নামটি ওএস এক্স থেকে ম্যাকওএস-এ পরিবর্তন করা হয়, যেমন: আইওএস, ওয়াচওএস এবং টিভিওএ। ম্যাকওএস ১০.১২ সিয়েরার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল ম্যাকওএস-এ সিরির প্রবর্তন, অপ্টিমাইজড স্টোরেজ, অন্তর্ভুক্ত অ্যাপ্লিকেশনগুলির উন্নতি, এবং অ্যাপলের আইফোন এবং অ্যাপল ওয়াচের সাথে বৃহত্তর একীকরণ। এইচএফএস+ নামক একটি অত্যন্ত সমালোচিত ফাইল সিস্টেম এর প্রতিস্থাপন হিসাবে অ্যাপল ফাইল সিস্টেম (এপিএফএস) আনার ঘোষণা দেয়া হয় ২০১৬ সালের জুনের অ্যাপলের বার্ষিক ওয়ার্ল্ডওয়াইড ডেভেলপারস কনফারেন্সে (ডব্লিউডব্লিউডিসি)।
অ্যাপল ডব্লিউডব্লিউডিসি ২০১৭-তে সেই বছরের পরে এটি প্রকাশ করার আগে ম্যাকওএস ১০.১৩ হাই সিয়েরার পূর্বরূপ দেখায়। সলিড স্টেট ড্রাইভে চলাকালীন, এটি এইচএফএস+ এর পরিবর্তে এপিএফএস ব্যবহার করে এর উত্তরসূরী ম্যাকওএস ১০.১৪ মোহাভে ২০১৮ সালে প্রকাশিত হয়, একটি ডার্ক ব্যবহারকারী ইন্টারফেস বিকল্প এবং একটি গতিশীল ওয়ালপেপার সেটিং যোগ করে। এটির পরে ২০১৯ সালে ম্যাকওস ১০.১৫ ক্যাটালিনা আসে, যা আইটিউনসকে বিভিন্ন ধরণের মিডিয়ার জন্য আলাদা অ্যাপ দিয়ে প্রতিস্থাপন করে এবং আইওএস অ্যাপ পোর্ট করার জন্য ক্যাটালিস্ট সিস্টেম চালু করে।
২০২০ সালে অ্যাপল ডব্লিউডব্লিউডিসি ২০২০-এ ম্যাকওএস ১১ বিগ স্যর-এর পূর্বরূপ দেখানো হয়। ২০০০ সালে ম্যাক ওএস এক্স পাবলিক বিটা প্রকাশের পর থেকে ম্যাকওএস-এর প্রাথমিক সংস্করণ সংখ্যায় এটিই প্রথম বৃদ্ধি; ম্যাকওএস ১১-এর হালনাগাদগুলিকে ১১.x নম্বর দেওয়া হয়েছিল, যা অ্যাপলের অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমগুলির দ্বারা ব্যবহৃত সংস্করণ সংখ্যায়ন পদ্ধতির সাথে মিলে যায়। বিগ স্যর এর ইউআই-তে বড় পরিবর্তন আনা হয় এবং এটি এআরএম পরিচালিত সেটে চলা প্রথম সংস্করণ। ম্যাকওএস ১২ মন্টেরির ক্ষেত্রে ২০২১ সালে নতুন সংখ্যায়ন পদ্ধতিটি অব্যাহত ছিল। | কত সালে ম্যাকওস ১০.১৫ ক্যাটালিনা আসে? | {
"answer_start": [
968,
968
],
"text": [
"২০১৯",
"২০১৯"
]
} |
bn_wiki_0673_04 | ম্যাকওএস | ২০১৬ সালে, ম্যাকওএস ১০.১২ সিয়েরা প্রকাশের সাথে সাথে, অ্যাপলের অন্যান্য প্রাথমিক অপারেটিং সিস্টেমগুলির ব্র্যান্ডিংয়ের সাথে সারিবদ্ধ করার জন্য নামটি ওএস এক্স থেকে ম্যাকওএস-এ পরিবর্তন করা হয়, যেমন: আইওএস, ওয়াচওএস এবং টিভিওএ। ম্যাকওএস ১০.১২ সিয়েরার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল ম্যাকওএস-এ সিরির প্রবর্তন, অপ্টিমাইজড স্টোরেজ, অন্তর্ভুক্ত অ্যাপ্লিকেশনগুলির উন্নতি, এবং অ্যাপলের আইফোন এবং অ্যাপল ওয়াচের সাথে বৃহত্তর একীকরণ। এইচএফএস+ নামক একটি অত্যন্ত সমালোচিত ফাইল সিস্টেম এর প্রতিস্থাপন হিসাবে অ্যাপল ফাইল সিস্টেম (এপিএফএস) আনার ঘোষণা দেয়া হয় ২০১৬ সালের জুনের অ্যাপলের বার্ষিক ওয়ার্ল্ডওয়াইড ডেভেলপারস কনফারেন্সে (ডব্লিউডব্লিউডিসি)।
অ্যাপল ডব্লিউডব্লিউডিসি ২০১৭-তে সেই বছরের পরে এটি প্রকাশ করার আগে ম্যাকওএস ১০.১৩ হাই সিয়েরার পূর্বরূপ দেখায়। সলিড স্টেট ড্রাইভে চলাকালীন, এটি এইচএফএস+ এর পরিবর্তে এপিএফএস ব্যবহার করে এর উত্তরসূরী ম্যাকওএস ১০.১৪ মোহাভে ২০১৮ সালে প্রকাশিত হয়, একটি ডার্ক ব্যবহারকারী ইন্টারফেস বিকল্প এবং একটি গতিশীল ওয়ালপেপার সেটিং যোগ করে। এটির পরে ২০১৯ সালে ম্যাকওস ১০.১৫ ক্যাটালিনা আসে, যা আইটিউনসকে বিভিন্ন ধরণের মিডিয়ার জন্য আলাদা অ্যাপ দিয়ে প্রতিস্থাপন করে এবং আইওএস অ্যাপ পোর্ট করার জন্য ক্যাটালিস্ট সিস্টেম চালু করে।
২০২০ সালে অ্যাপল ডব্লিউডব্লিউডিসি ২০২০-এ ম্যাকওএস ১১ বিগ স্যর-এর পূর্বরূপ দেখানো হয়। ২০০০ সালে ম্যাক ওএস এক্স পাবলিক বিটা প্রকাশের পর থেকে ম্যাকওএস-এর প্রাথমিক সংস্করণ সংখ্যায় এটিই প্রথম বৃদ্ধি; ম্যাকওএস ১১-এর হালনাগাদগুলিকে ১১.x নম্বর দেওয়া হয়েছিল, যা অ্যাপলের অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমগুলির দ্বারা ব্যবহৃত সংস্করণ সংখ্যায়ন পদ্ধতির সাথে মিলে যায়। বিগ স্যর এর ইউআই-তে বড় পরিবর্তন আনা হয় এবং এটি এআরএম পরিচালিত সেটে চলা প্রথম সংস্করণ। ম্যাকওএস ১২ মন্টেরির ক্ষেত্রে ২০২১ সালে নতুন সংখ্যায়ন পদ্ধতিটি অব্যাহত ছিল। | কত সাল থেকে, সিস্টেমটি আইওএস- এর মতো একটি বার্ষিক অবমুক্তি সময়সূচীতে স্থানান্তরিত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1716_01 | কাউবয় বেবপ | ওয়াতানাবে সিরিজটির মূল উপস্থাপনার সময় এটিকে প্রচার করার জন্য একটি বিশেষ ট্যাগলাইন তৈরি করেছে, এটিকে "নিজের কাছে একটি নতুন ধারা" বলে অভিহিত করেছে। এর জাপানি এবং মার্কিন সম্প্রচারের সময় বাণিজ্যিক বিরতির আগে এবং পরে লাইনটি ঢোকানো হয়েছিল। পরে, ওয়াতানাবে শব্দগুচ্ছটিকে একটি "অতিরিক্ত" বলে অভিহিত করেন। শোটি ওয়েস্টার্ন এবং পাল্প ফিকশন সহ একাধিক ঘরানার একটি সংকর। এটিকে "জেনার-বাস্টিং স্পেস ওয়েস্টার্ন"ও বলা হয়েছে।
অনেক পর্বের শিরোনামে বাদ্যযন্ত্রের শৈলীর উপর জোর দেওয়া হয়েছে। নায়ক।উল্লেখিত অন্যান্য ধারণার মধ্যে রয়েছে পরিবেশবাদ এবং পুঁজিবাদ। সিরিজটি জন উ এবং ব্রুস লি, মিডনাইট রান, ২০০১: এ স্পেস ওডিসি এবং এলিয়েনের কাজ সহ একাধিক চলচ্চিত্রের নির্দিষ্ট উল্লেখ বা পেস্টিচ করে। সিরিজটিতে বিজ্ঞান কল্পকাহিনী থেকে বিস্তৃত রেফারেন্স এবং উপাদানও রয়েছে, উইলিয়াম গিবসনের সাইবারপাঙ্ক ফিকশনের সাথে দৃঢ় মিল রয়েছে। গ্যানিমিডের মতো মহাজাগতিক বস্তুর রাস্তাগুলি একটি আধুনিক বন্দর শহরের মতো, যখন মঙ্গল গ্রহে শপিং মল, থিম পার্ক, ক্যাসিনো এবং শহরগুলি রয়েছে৷ কাউবয় বেবপ এর মহাবিশ্ব ভিডিও প্লেয়ার এবং হাইপারস্পেস গেটস, ইকো-রাজনীতি এবং মেলার মাঠ, স্পেসশিপ এবং নেটিভ আমেরিকান শ্যামান দিয়ে ভরা। এই সেটিংটিকে "এক অংশ চীনা প্রবাসী এবং দুই অংশ বন্য পশ্চিম" হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। | সিরিজটির ট্যাগলাইন কী ছিল? | {
"answer_start": [
103,
103
],
"text": [
"নিজের কাছে একটি নতুন ধারা",
"নিজের কাছে একটি নতুন ধারা"
]
} |
bn_wiki_1716_02 | কাউবয় বেবপ | ওয়াতানাবে সিরিজটির মূল উপস্থাপনার সময় এটিকে প্রচার করার জন্য একটি বিশেষ ট্যাগলাইন তৈরি করেছে, এটিকে "নিজের কাছে একটি নতুন ধারা" বলে অভিহিত করেছে। এর জাপানি এবং মার্কিন সম্প্রচারের সময় বাণিজ্যিক বিরতির আগে এবং পরে লাইনটি ঢোকানো হয়েছিল। পরে, ওয়াতানাবে শব্দগুচ্ছটিকে একটি "অতিরিক্ত" বলে অভিহিত করেন। শোটি ওয়েস্টার্ন এবং পাল্প ফিকশন সহ একাধিক ঘরানার একটি সংকর। এটিকে "জেনার-বাস্টিং স্পেস ওয়েস্টার্ন"ও বলা হয়েছে।
অনেক পর্বের শিরোনামে বাদ্যযন্ত্রের শৈলীর উপর জোর দেওয়া হয়েছে। নায়ক।উল্লেখিত অন্যান্য ধারণার মধ্যে রয়েছে পরিবেশবাদ এবং পুঁজিবাদ। সিরিজটি জন উ এবং ব্রুস লি, মিডনাইট রান, ২০০১: এ স্পেস ওডিসি এবং এলিয়েনের কাজ সহ একাধিক চলচ্চিত্রের নির্দিষ্ট উল্লেখ বা পেস্টিচ করে। সিরিজটিতে বিজ্ঞান কল্পকাহিনী থেকে বিস্তৃত রেফারেন্স এবং উপাদানও রয়েছে, উইলিয়াম গিবসনের সাইবারপাঙ্ক ফিকশনের সাথে দৃঢ় মিল রয়েছে। গ্যানিমিডের মতো মহাজাগতিক বস্তুর রাস্তাগুলি একটি আধুনিক বন্দর শহরের মতো, যখন মঙ্গল গ্রহে শপিং মল, থিম পার্ক, ক্যাসিনো এবং শহরগুলি রয়েছে৷ কাউবয় বেবপ এর মহাবিশ্ব ভিডিও প্লেয়ার এবং হাইপারস্পেস গেটস, ইকো-রাজনীতি এবং মেলার মাঠ, স্পেসশিপ এবং নেটিভ আমেরিকান শ্যামান দিয়ে ভরা। এই সেটিংটিকে "এক অংশ চীনা প্রবাসী এবং দুই অংশ বন্য পশ্চিম" হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। | কোন গ্রহে শপিং মল, থিম পার্ক, ক্যাসিনো এবং শহরগুলি রয়েছে? | {
"answer_start": [
890,
890
],
"text": [
"মঙ্গল গ্রহে",
"মঙ্গল গ্রহে"
]
} |
bn_wiki_1716_03 | কাউবয় বেবপ | ওয়াতানাবে সিরিজটির মূল উপস্থাপনার সময় এটিকে প্রচার করার জন্য একটি বিশেষ ট্যাগলাইন তৈরি করেছে, এটিকে "নিজের কাছে একটি নতুন ধারা" বলে অভিহিত করেছে। এর জাপানি এবং মার্কিন সম্প্রচারের সময় বাণিজ্যিক বিরতির আগে এবং পরে লাইনটি ঢোকানো হয়েছিল। পরে, ওয়াতানাবে শব্দগুচ্ছটিকে একটি "অতিরিক্ত" বলে অভিহিত করেন। শোটি ওয়েস্টার্ন এবং পাল্প ফিকশন সহ একাধিক ঘরানার একটি সংকর। এটিকে "জেনার-বাস্টিং স্পেস ওয়েস্টার্ন"ও বলা হয়েছে।
অনেক পর্বের শিরোনামে বাদ্যযন্ত্রের শৈলীর উপর জোর দেওয়া হয়েছে। নায়ক।উল্লেখিত অন্যান্য ধারণার মধ্যে রয়েছে পরিবেশবাদ এবং পুঁজিবাদ। সিরিজটি জন উ এবং ব্রুস লি, মিডনাইট রান, ২০০১: এ স্পেস ওডিসি এবং এলিয়েনের কাজ সহ একাধিক চলচ্চিত্রের নির্দিষ্ট উল্লেখ বা পেস্টিচ করে। সিরিজটিতে বিজ্ঞান কল্পকাহিনী থেকে বিস্তৃত রেফারেন্স এবং উপাদানও রয়েছে, উইলিয়াম গিবসনের সাইবারপাঙ্ক ফিকশনের সাথে দৃঢ় মিল রয়েছে। গ্যানিমিডের মতো মহাজাগতিক বস্তুর রাস্তাগুলি একটি আধুনিক বন্দর শহরের মতো, যখন মঙ্গল গ্রহে শপিং মল, থিম পার্ক, ক্যাসিনো এবং শহরগুলি রয়েছে৷ কাউবয় বেবপ এর মহাবিশ্ব ভিডিও প্লেয়ার এবং হাইপারস্পেস গেটস, ইকো-রাজনীতি এবং মেলার মাঠ, স্পেসশিপ এবং নেটিভ আমেরিকান শ্যামান দিয়ে ভরা। এই সেটিংটিকে "এক অংশ চীনা প্রবাসী এবং দুই অংশ বন্য পশ্চিম" হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। | সাইবারপাঙ্ক কত সালে বের হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2042_01 | কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন | কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন (কেবিএ) দক্ষিণ কোরিয়ার বাস্কেটবলের পরিচালনা পর্ষদ। এটি ১৯২৫ সালে সিউলে প্রতিষ্ঠিত হয়। কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল ফেডারেশনের এবং এশিয়া বাস্কেটবল ফেডারেশনের সদস্য। ফেডারেশন বর্তমান সভাপতি হচ্ছেন পাং ইয়াল। কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন কোরিয়া জাতীয় বাস্কেটবল দল এবং কোরিয়া নারী জাতীয় বাস্কেটবল দল এই দুইটি দলকে পরিচালনা করেন। | দক্ষিণ কোরিয়ার বাস্কেটবলের পরিচালনা পর্ষদের পূর্ণরূপ কী? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন",
"কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন"
]
} |
bn_wiki_2042_02 | কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন | কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন (কেবিএ) দক্ষিণ কোরিয়ার বাস্কেটবলের পরিচালনা পর্ষদ। এটি ১৯২৫ সালে সিউলে প্রতিষ্ঠিত হয়। কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল ফেডারেশনের এবং এশিয়া বাস্কেটবল ফেডারেশনের সদস্য। ফেডারেশন বর্তমান সভাপতি হচ্ছেন পাং ইয়াল। কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন কোরিয়া জাতীয় বাস্কেটবল দল এবং কোরিয়া নারী জাতীয় বাস্কেটবল দল এই দুইটি দলকে পরিচালনা করেন। | দক্ষিণ কোরিয়ার বাস্কেটবলের পরিচালনা পর্ষদ কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? | {
"answer_start": [
88,
88
],
"text": [
"১৯২৫",
"১৯২৫"
]
} |
bn_wiki_2042_03 | কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন | কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন (কেবিএ) দক্ষিণ কোরিয়ার বাস্কেটবলের পরিচালনা পর্ষদ। এটি ১৯২৫ সালে সিউলে প্রতিষ্ঠিত হয়। কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল ফেডারেশনের এবং এশিয়া বাস্কেটবল ফেডারেশনের সদস্য। ফেডারেশন বর্তমান সভাপতি হচ্ছেন পাং ইয়াল। কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন কোরিয়া জাতীয় বাস্কেটবল দল এবং কোরিয়া নারী জাতীয় বাস্কেটবল দল এই দুইটি দলকে পরিচালনা করেন। | দক্ষিণ কোরিয়ার বাস্কেটবলের পরিচালনা পর্ষদ কোথায় প্রতিষ্ঠিত হয়? | {
"answer_start": [
98,
98
],
"text": [
"সিউলে",
"সিউলে"
]
} |
bn_wiki_2042_04 | কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন | কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন (কেবিএ) দক্ষিণ কোরিয়ার বাস্কেটবলের পরিচালনা পর্ষদ। এটি ১৯২৫ সালে সিউলে প্রতিষ্ঠিত হয়। কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল ফেডারেশনের এবং এশিয়া বাস্কেটবল ফেডারেশনের সদস্য। ফেডারেশন বর্তমান সভাপতি হচ্ছেন পাং ইয়াল। কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন কোরিয়া জাতীয় বাস্কেটবল দল এবং কোরিয়া নারী জাতীয় বাস্কেটবল দল এই দুইটি দলকে পরিচালনা করেন। | কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন কয়টি দলকে পরিচালনা করে? | {
"answer_start": [
366,
366
],
"text": [
"দুইটি",
"দুইটি"
]
} |
bn_wiki_2042_05 | কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন | কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন (কেবিএ) দক্ষিণ কোরিয়ার বাস্কেটবলের পরিচালনা পর্ষদ। এটি ১৯২৫ সালে সিউলে প্রতিষ্ঠিত হয়। কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল ফেডারেশনের এবং এশিয়া বাস্কেটবল ফেডারেশনের সদস্য। ফেডারেশন বর্তমান সভাপতি হচ্ছেন পাং ইয়াল। কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন কোরিয়া জাতীয় বাস্কেটবল দল এবং কোরিয়া নারী জাতীয় বাস্কেটবল দল এই দুইটি দলকে পরিচালনা করেন। | কোরিয়া বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান মন্ত্র কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2495_03 | নারীদের রাজকীয় সেনা শাখা | নারীদের রাজকীয় সেনা শাখা (ওমেন্স রয়্যাল আর্মি কোর বা সংক্ষেপে ডব্লিউআরএসি, যেটাকে র্যাক উচ্চারণ করা হয়) ১৯৪৯ সাল থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত ব্রিটেনের নারী দ্বারা গঠিত একটি সেনা শাখা (ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর) ছিল, তবে নারী ডাক্তার, নার্স এবং অন্যান্য সৈনিক (আলস্টার ডিফেন্স রেজিমেন্ট) এই শাখার সদস্য ছিলেন না। এই শাখার সদস্যদের কখনোই সম্মুখ সমরে নামানো হয়নি।
'সেনাবাহিনী আদেশ ৬' এর বলে ১৯৪৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম দিনে এই শাখাটি গড়ে ওঠে 'সাহায্যকারী ভূখণ্ড সেবা' এর উত্তরসূরী হিসেবে যেটি ১৯৩৮ এ গঠিত হয়। নারীদের রাজকীয় সেনা শাখা যতদিন ছিল ততদিন এটার কাজ ছিল প্রশাসনিক এবং অন্যান্য সাহায্যকারী কাজ করা। ১৯৫২ সালের মার্চে সাবএ্যালটার্ন, অধস্তন কমান্ডার, ঊর্ধ্বতন কমান্ডার এবং নিয়ন্ত্রক এর পদমর্যাদাগুলোকে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর প্রকৃত পদবীর মত করে ফেলা হয়।
১৯৭৪ সালে এই সেনা শাখার দুইজন সৈনিক 'গিল্ডফোর্ড পানশালা বোমা হামলা'-এ নিহত হয়।
এই শাখার যেসব কর্মকর্তাদের ১৯৯০ সালে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অন্যান্য শাখায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল তাদের ঐসকল শাখাতেই রেখে দেওয়া হয় এবং ১৯৯২ এর এপ্রিলে রাজকীয় নারী সেনা শাখা ভেঙ্গে দিয়ে এর সেনা ও কর্মকর্তাদের মূলধারার সেনাবাহিনীতে ঢুকানো হয়। যারা 'রাজকীয় সেনা বেতন শাখা', 'রাজকীয় সামরিক পুলিশ শাখা', 'সামরিক প্রোভোস্ট স্টাফ শাখা', 'রাজকীয় সেনা শিক্ষা শাখা', 'সেনা আইন শাখা'তে ছিলেন এবং 'রাজকীয় সেনা অর্ডন্যান্স শাখা' এর স্টাফ করণিক যারা ছিলেন তাদেরকে নবগঠিত 'এ্যাডজুট্যান্ট জেনারেলের শাখা'য় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। নারীদের রাজকীয় সেনা শাখা পরিচালকের পোস্ট যেটি ছিল একজন ব্রিগেডিয়ার পদবীর কর্মকর্তার, উঠিয়ে দেওয়া হয়।
| কত সালে ওমেন্স রয়্যাল আর্মি কোর সেনা শাখার দুইজন সৈনিক 'গিল্ডফোর্ড পানশালা বোমা হামলা'-এ নিহত হয়?
| {
"answer_start": [
761,
761
],
"text": [
"১৯৭৪",
"১৯৭৪"
]
} |
bn_wiki_2495_04 | নারীদের রাজকীয় সেনা শাখা | নারীদের রাজকীয় সেনা শাখা (ওমেন্স রয়্যাল আর্মি কোর বা সংক্ষেপে ডব্লিউআরএসি, যেটাকে র্যাক উচ্চারণ করা হয়) ১৯৪৯ সাল থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত ব্রিটেনের নারী দ্বারা গঠিত একটি সেনা শাখা (ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর) ছিল, তবে নারী ডাক্তার, নার্স এবং অন্যান্য সৈনিক (আলস্টার ডিফেন্স রেজিমেন্ট) এই শাখার সদস্য ছিলেন না। এই শাখার সদস্যদের কখনোই সম্মুখ সমরে নামানো হয়নি।
'সেনাবাহিনী আদেশ ৬' এর বলে ১৯৪৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম দিনে এই শাখাটি গড়ে ওঠে 'সাহায্যকারী ভূখণ্ড সেবা' এর উত্তরসূরী হিসেবে যেটি ১৯৩৮ এ গঠিত হয়। নারীদের রাজকীয় সেনা শাখা যতদিন ছিল ততদিন এটার কাজ ছিল প্রশাসনিক এবং অন্যান্য সাহায্যকারী কাজ করা। ১৯৫২ সালের মার্চে সাবএ্যালটার্ন, অধস্তন কমান্ডার, ঊর্ধ্বতন কমান্ডার এবং নিয়ন্ত্রক এর পদমর্যাদাগুলোকে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর প্রকৃত পদবীর মত করে ফেলা হয়।
১৯৭৪ সালে এই সেনা শাখার দুইজন সৈনিক 'গিল্ডফোর্ড পানশালা বোমা হামলা'-এ নিহত হয়।
এই শাখার যেসব কর্মকর্তাদের ১৯৯০ সালে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অন্যান্য শাখায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল তাদের ঐসকল শাখাতেই রেখে দেওয়া হয় এবং ১৯৯২ এর এপ্রিলে রাজকীয় নারী সেনা শাখা ভেঙ্গে দিয়ে এর সেনা ও কর্মকর্তাদের মূলধারার সেনাবাহিনীতে ঢুকানো হয়। যারা 'রাজকীয় সেনা বেতন শাখা', 'রাজকীয় সামরিক পুলিশ শাখা', 'সামরিক প্রোভোস্ট স্টাফ শাখা', 'রাজকীয় সেনা শিক্ষা শাখা', 'সেনা আইন শাখা'তে ছিলেন এবং 'রাজকীয় সেনা অর্ডন্যান্স শাখা' এর স্টাফ করণিক যারা ছিলেন তাদেরকে নবগঠিত 'এ্যাডজুট্যান্ট জেনারেলের শাখা'য় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। নারীদের রাজকীয় সেনা শাখা পরিচালকের পোস্ট যেটি ছিল একজন ব্রিগেডিয়ার পদবীর কর্মকর্তার, উঠিয়ে দেওয়া হয়।
| নারীদের রাজকীয় সেনা শাখার কর্মকর্তাদের সর্বোচ্চ পদবী কী ছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2495_05 | নারীদের রাজকীয় সেনা শাখা | নারীদের রাজকীয় সেনা শাখা (ওমেন্স রয়্যাল আর্মি কোর বা সংক্ষেপে ডব্লিউআরএসি, যেটাকে র্যাক উচ্চারণ করা হয়) ১৯৪৯ সাল থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত ব্রিটেনের নারী দ্বারা গঠিত একটি সেনা শাখা (ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর) ছিল, তবে নারী ডাক্তার, নার্স এবং অন্যান্য সৈনিক (আলস্টার ডিফেন্স রেজিমেন্ট) এই শাখার সদস্য ছিলেন না। এই শাখার সদস্যদের কখনোই সম্মুখ সমরে নামানো হয়নি।
'সেনাবাহিনী আদেশ ৬' এর বলে ১৯৪৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম দিনে এই শাখাটি গড়ে ওঠে 'সাহায্যকারী ভূখণ্ড সেবা' এর উত্তরসূরী হিসেবে যেটি ১৯৩৮ এ গঠিত হয়। নারীদের রাজকীয় সেনা শাখা যতদিন ছিল ততদিন এটার কাজ ছিল প্রশাসনিক এবং অন্যান্য সাহায্যকারী কাজ করা। ১৯৫২ সালের মার্চে সাবএ্যালটার্ন, অধস্তন কমান্ডার, ঊর্ধ্বতন কমান্ডার এবং নিয়ন্ত্রক এর পদমর্যাদাগুলোকে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর প্রকৃত পদবীর মত করে ফেলা হয়।
১৯৭৪ সালে এই সেনা শাখার দুইজন সৈনিক 'গিল্ডফোর্ড পানশালা বোমা হামলা'-এ নিহত হয়।
এই শাখার যেসব কর্মকর্তাদের ১৯৯০ সালে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অন্যান্য শাখায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল তাদের ঐসকল শাখাতেই রেখে দেওয়া হয় এবং ১৯৯২ এর এপ্রিলে রাজকীয় নারী সেনা শাখা ভেঙ্গে দিয়ে এর সেনা ও কর্মকর্তাদের মূলধারার সেনাবাহিনীতে ঢুকানো হয়। যারা 'রাজকীয় সেনা বেতন শাখা', 'রাজকীয় সামরিক পুলিশ শাখা', 'সামরিক প্রোভোস্ট স্টাফ শাখা', 'রাজকীয় সেনা শিক্ষা শাখা', 'সেনা আইন শাখা'তে ছিলেন এবং 'রাজকীয় সেনা অর্ডন্যান্স শাখা' এর স্টাফ করণিক যারা ছিলেন তাদেরকে নবগঠিত 'এ্যাডজুট্যান্ট জেনারেলের শাখা'য় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। নারীদের রাজকীয় সেনা শাখা পরিচালকের পোস্ট যেটি ছিল একজন ব্রিগেডিয়ার পদবীর কর্মকর্তার, উঠিয়ে দেওয়া হয়।
| নারীদের রাজকীয় সেনা শাখার সঙ্গীত বিভাগ পুরোপুরি কাদের দ্বারা পরিচালিত হত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2816_01 | ক্রিস্টফ ভালৎজ | ক্রিস্টফ ভালৎজ (জন্ম ৪ অক্টোবর ১৯৫৬) হলেন একজন অস্ট্রীয় মার্কিন অভিনেতা। মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা কোয়েন্টিন টারান্টিনোর চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তিনি সুনাম অর্জন করেছেন। তিনি টারান্টিনো পরিচালিত দুই চলচ্চিত্র ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস (২০০৯) এ কর্নেল হান্স লান্ডা এবং জ্যাঙ্গো আনচেইন্ড (২০১২) এ বাউন্টি হান্টার ডঃ কিং সুলৎজ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেছেন। এছাড়া তিনি কান চলচ্চিত্র উৎসব এবং স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার এ তার লান্ডা চরিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন। ভালৎজ ১৯৫৬ সালের ৪ অক্টোবর ভিয়েনায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ইয়হানেস ভালৎজ ও মাতা এলিসাবেথ আরবান্সিস জার্মানি ও অস্ট্রিয়ার সেট ও পোশাক পরিকল্পনাকারী। তার মাতামহ রুডল্ফ ফন আরবান ছিলেন একজন মনোবিজ্ঞানী ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ। তার রচিত বই সেক্স পারফেকশন অ্যান্ড ম্যারিটাল হ্যাপিনেজ। ভালৎজের মাতামহী মারিয়া মায়েন ছিলেন একজন বুর্গ থিয়েটারের অভিনেত্রী। তার প্র-মাতামহ মাতামহীরাও থিয়েটারে কাজ করতেন।
২০০৯ সালে ভালৎজ কোয়েন্টিন টারান্টিনো পরিচালিত ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস চলচ্চিত্রে ইহুদি শিকারি কর্নেল হান্স লান্ডার ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই চরিত্রের জন্য তিনি সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করেন এবং ২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত কান চলচ্চিত্র উৎসব এ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন। ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে নিউ ইয়র্ক ক্রিটিকস সার্কেল পুরস্কার, লস অ্যাঞ্জেলেস ফিল্ম ক্রিটিকস অ্যাসোসিয়েশন পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার লাভ করেন। পরের মাসে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে বাফটা পুরস্কার ও একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন।
২০১১ সালে ভালৎজ মিচেল গন্ড্রির দ্য গ্রিন হর্নেট চলচ্চিত্রে গ্যাংস্টার বেঞ্জামিন শুড্নফ্স্কি চরিত্রে, ওয়াটার ফর এলিফেন্টস্ এবং রোমান পোলান্স্কির কার্নেজ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি জার্মান বাউন্টি হান্টার ডঃ কিং সুলৎজ চরিত্রে কোয়েন্টিন টারান্টিনো পরিচালিত জ্যাঙ্গো আনচেইন্ড চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার এই চরিত্রের জন্য তিনি প্রশংসিত হন এবং শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন। একই বছর ভালৎজ সাবেক সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ চরিত্রে রেকজাভিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি ১৯৮৬ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে শান্তি সংলাপ নিয়ে নির্মিত। | ক্রিস্টফ ভালৎজ কে? | {
"answer_start": [
42,
42
],
"text": [
"একজন অস্ট্রীয় মার্কিন অভিনেতা",
"একজন অস্ট্রীয় মার্কিন অভিনেতা"
]
} |
bn_wiki_2816_02 | ক্রিস্টফ ভালৎজ | ক্রিস্টফ ভালৎজ (জন্ম ৪ অক্টোবর ১৯৫৬) হলেন একজন অস্ট্রীয় মার্কিন অভিনেতা। মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা কোয়েন্টিন টারান্টিনোর চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তিনি সুনাম অর্জন করেছেন। তিনি টারান্টিনো পরিচালিত দুই চলচ্চিত্র ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস (২০০৯) এ কর্নেল হান্স লান্ডা এবং জ্যাঙ্গো আনচেইন্ড (২০১২) এ বাউন্টি হান্টার ডঃ কিং সুলৎজ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেছেন। এছাড়া তিনি কান চলচ্চিত্র উৎসব এবং স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার এ তার লান্ডা চরিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন। ভালৎজ ১৯৫৬ সালের ৪ অক্টোবর ভিয়েনায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ইয়হানেস ভালৎজ ও মাতা এলিসাবেথ আরবান্সিস জার্মানি ও অস্ট্রিয়ার সেট ও পোশাক পরিকল্পনাকারী। তার মাতামহ রুডল্ফ ফন আরবান ছিলেন একজন মনোবিজ্ঞানী ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ। তার রচিত বই সেক্স পারফেকশন অ্যান্ড ম্যারিটাল হ্যাপিনেজ। ভালৎজের মাতামহী মারিয়া মায়েন ছিলেন একজন বুর্গ থিয়েটারের অভিনেত্রী। তার প্র-মাতামহ মাতামহীরাও থিয়েটারে কাজ করতেন।
২০০৯ সালে ভালৎজ কোয়েন্টিন টারান্টিনো পরিচালিত ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস চলচ্চিত্রে ইহুদি শিকারি কর্নেল হান্স লান্ডার ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই চরিত্রের জন্য তিনি সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করেন এবং ২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত কান চলচ্চিত্র উৎসব এ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন। ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে নিউ ইয়র্ক ক্রিটিকস সার্কেল পুরস্কার, লস অ্যাঞ্জেলেস ফিল্ম ক্রিটিকস অ্যাসোসিয়েশন পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার লাভ করেন। পরের মাসে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে বাফটা পুরস্কার ও একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন।
২০১১ সালে ভালৎজ মিচেল গন্ড্রির দ্য গ্রিন হর্নেট চলচ্চিত্রে গ্যাংস্টার বেঞ্জামিন শুড্নফ্স্কি চরিত্রে, ওয়াটার ফর এলিফেন্টস্ এবং রোমান পোলান্স্কির কার্নেজ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি জার্মান বাউন্টি হান্টার ডঃ কিং সুলৎজ চরিত্রে কোয়েন্টিন টারান্টিনো পরিচালিত জ্যাঙ্গো আনচেইন্ড চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার এই চরিত্রের জন্য তিনি প্রশংসিত হন এবং শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন। একই বছর ভালৎজ সাবেক সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ চরিত্রে রেকজাভিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি ১৯৮৬ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে শান্তি সংলাপ নিয়ে নির্মিত। | ক্রিস্টফ ভালৎজ সুনাম অর্জন করেছেন কীভাবে? | {
"answer_start": [
74,
74
],
"text": [
"মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা কোয়েন্টিন টারান্টিনোর চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তিনি সুনাম অর্জন করেছেন।",
"মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা কোয়েন্টিন টারান্টিনোর চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তিনি সুনাম অর্জন করেছেন।"
]
} |
bn_wiki_2816_03 | ক্রিস্টফ ভালৎজ | ক্রিস্টফ ভালৎজ (জন্ম ৪ অক্টোবর ১৯৫৬) হলেন একজন অস্ট্রীয় মার্কিন অভিনেতা। মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা কোয়েন্টিন টারান্টিনোর চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তিনি সুনাম অর্জন করেছেন। তিনি টারান্টিনো পরিচালিত দুই চলচ্চিত্র ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস (২০০৯) এ কর্নেল হান্স লান্ডা এবং জ্যাঙ্গো আনচেইন্ড (২০১২) এ বাউন্টি হান্টার ডঃ কিং সুলৎজ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেছেন। এছাড়া তিনি কান চলচ্চিত্র উৎসব এবং স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার এ তার লান্ডা চরিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন। ভালৎজ ১৯৫৬ সালের ৪ অক্টোবর ভিয়েনায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ইয়হানেস ভালৎজ ও মাতা এলিসাবেথ আরবান্সিস জার্মানি ও অস্ট্রিয়ার সেট ও পোশাক পরিকল্পনাকারী। তার মাতামহ রুডল্ফ ফন আরবান ছিলেন একজন মনোবিজ্ঞানী ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ। তার রচিত বই সেক্স পারফেকশন অ্যান্ড ম্যারিটাল হ্যাপিনেজ। ভালৎজের মাতামহী মারিয়া মায়েন ছিলেন একজন বুর্গ থিয়েটারের অভিনেত্রী। তার প্র-মাতামহ মাতামহীরাও থিয়েটারে কাজ করতেন।
২০০৯ সালে ভালৎজ কোয়েন্টিন টারান্টিনো পরিচালিত ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস চলচ্চিত্রে ইহুদি শিকারি কর্নেল হান্স লান্ডার ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই চরিত্রের জন্য তিনি সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করেন এবং ২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত কান চলচ্চিত্র উৎসব এ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন। ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে নিউ ইয়র্ক ক্রিটিকস সার্কেল পুরস্কার, লস অ্যাঞ্জেলেস ফিল্ম ক্রিটিকস অ্যাসোসিয়েশন পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার লাভ করেন। পরের মাসে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে বাফটা পুরস্কার ও একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন।
২০১১ সালে ভালৎজ মিচেল গন্ড্রির দ্য গ্রিন হর্নেট চলচ্চিত্রে গ্যাংস্টার বেঞ্জামিন শুড্নফ্স্কি চরিত্রে, ওয়াটার ফর এলিফেন্টস্ এবং রোমান পোলান্স্কির কার্নেজ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি জার্মান বাউন্টি হান্টার ডঃ কিং সুলৎজ চরিত্রে কোয়েন্টিন টারান্টিনো পরিচালিত জ্যাঙ্গো আনচেইন্ড চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার এই চরিত্রের জন্য তিনি প্রশংসিত হন এবং শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন। একই বছর ভালৎজ সাবেক সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ চরিত্রে রেকজাভিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি ১৯৮৬ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে শান্তি সংলাপ নিয়ে নির্মিত। | ক্রিস্টফ ভালৎজ এর জন্ম কত সালে? | {
"answer_start": [
31,
31
],
"text": [
"১৯৫৬",
"১৯৫৬"
]
} |
bn_wiki_2816_04 | ক্রিস্টফ ভালৎজ | ক্রিস্টফ ভালৎজ (জন্ম ৪ অক্টোবর ১৯৫৬) হলেন একজন অস্ট্রীয় মার্কিন অভিনেতা। মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা কোয়েন্টিন টারান্টিনোর চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তিনি সুনাম অর্জন করেছেন। তিনি টারান্টিনো পরিচালিত দুই চলচ্চিত্র ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস (২০০৯) এ কর্নেল হান্স লান্ডা এবং জ্যাঙ্গো আনচেইন্ড (২০১২) এ বাউন্টি হান্টার ডঃ কিং সুলৎজ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেছেন। এছাড়া তিনি কান চলচ্চিত্র উৎসব এবং স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার এ তার লান্ডা চরিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন। ভালৎজ ১৯৫৬ সালের ৪ অক্টোবর ভিয়েনায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ইয়হানেস ভালৎজ ও মাতা এলিসাবেথ আরবান্সিস জার্মানি ও অস্ট্রিয়ার সেট ও পোশাক পরিকল্পনাকারী। তার মাতামহ রুডল্ফ ফন আরবান ছিলেন একজন মনোবিজ্ঞানী ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ। তার রচিত বই সেক্স পারফেকশন অ্যান্ড ম্যারিটাল হ্যাপিনেজ। ভালৎজের মাতামহী মারিয়া মায়েন ছিলেন একজন বুর্গ থিয়েটারের অভিনেত্রী। তার প্র-মাতামহ মাতামহীরাও থিয়েটারে কাজ করতেন।
২০০৯ সালে ভালৎজ কোয়েন্টিন টারান্টিনো পরিচালিত ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস চলচ্চিত্রে ইহুদি শিকারি কর্নেল হান্স লান্ডার ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই চরিত্রের জন্য তিনি সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করেন এবং ২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত কান চলচ্চিত্র উৎসব এ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন। ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে নিউ ইয়র্ক ক্রিটিকস সার্কেল পুরস্কার, লস অ্যাঞ্জেলেস ফিল্ম ক্রিটিকস অ্যাসোসিয়েশন পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার লাভ করেন। পরের মাসে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে বাফটা পুরস্কার ও একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন।
২০১১ সালে ভালৎজ মিচেল গন্ড্রির দ্য গ্রিন হর্নেট চলচ্চিত্রে গ্যাংস্টার বেঞ্জামিন শুড্নফ্স্কি চরিত্রে, ওয়াটার ফর এলিফেন্টস্ এবং রোমান পোলান্স্কির কার্নেজ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি জার্মান বাউন্টি হান্টার ডঃ কিং সুলৎজ চরিত্রে কোয়েন্টিন টারান্টিনো পরিচালিত জ্যাঙ্গো আনচেইন্ড চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার এই চরিত্রের জন্য তিনি প্রশংসিত হন এবং শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন। একই বছর ভালৎজ সাবেক সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ চরিত্রে রেকজাভিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি ১৯৮৬ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে শান্তি সংলাপ নিয়ে নির্মিত। | ক্রিস্টফ ভালৎজ কোন চরিত্রের জন্য কান চলচ্চিত্র উৎসবে শ্রেষ্ট অভিনেতার পুরষ্কার লাভ করেন? | {
"answer_start": [
985,
985
],
"text": [
"২০০৯ সালে ভালৎজ কোয়েন্টিন টারান্টিনো পরিচালিত ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস চলচ্চিত্রে ইহুদি শিকারি কর্নেল হান্স লান্ডার ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই চরিত্রের জন্য তিনি সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করেন এবং ২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত কান চলচ্চিত্র উৎসব এ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন",
"২০০৯ সালে ভালৎজ কোয়েন্টিন টারান্টিনো পরিচালিত ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস চলচ্চিত্রে ইহুদি শিকারি কর্নেল হান্স লান্ডার ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই চরিত্রের জন্য তিনি সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করেন এবং ২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত কান চলচ্চিত্র উৎসব এ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন"
]
} |
bn_wiki_2816_05 | ক্রিস্টফ ভালৎজ | ক্রিস্টফ ভালৎজ (জন্ম ৪ অক্টোবর ১৯৫৬) হলেন একজন অস্ট্রীয় মার্কিন অভিনেতা। মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা কোয়েন্টিন টারান্টিনোর চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তিনি সুনাম অর্জন করেছেন। তিনি টারান্টিনো পরিচালিত দুই চলচ্চিত্র ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস (২০০৯) এ কর্নেল হান্স লান্ডা এবং জ্যাঙ্গো আনচেইন্ড (২০১২) এ বাউন্টি হান্টার ডঃ কিং সুলৎজ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেছেন। এছাড়া তিনি কান চলচ্চিত্র উৎসব এবং স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার এ তার লান্ডা চরিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন। ভালৎজ ১৯৫৬ সালের ৪ অক্টোবর ভিয়েনায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ইয়হানেস ভালৎজ ও মাতা এলিসাবেথ আরবান্সিস জার্মানি ও অস্ট্রিয়ার সেট ও পোশাক পরিকল্পনাকারী। তার মাতামহ রুডল্ফ ফন আরবান ছিলেন একজন মনোবিজ্ঞানী ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ। তার রচিত বই সেক্স পারফেকশন অ্যান্ড ম্যারিটাল হ্যাপিনেজ। ভালৎজের মাতামহী মারিয়া মায়েন ছিলেন একজন বুর্গ থিয়েটারের অভিনেত্রী। তার প্র-মাতামহ মাতামহীরাও থিয়েটারে কাজ করতেন।
২০০৯ সালে ভালৎজ কোয়েন্টিন টারান্টিনো পরিচালিত ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস চলচ্চিত্রে ইহুদি শিকারি কর্নেল হান্স লান্ডার ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই চরিত্রের জন্য তিনি সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করেন এবং ২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত কান চলচ্চিত্র উৎসব এ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন। ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে নিউ ইয়র্ক ক্রিটিকস সার্কেল পুরস্কার, লস অ্যাঞ্জেলেস ফিল্ম ক্রিটিকস অ্যাসোসিয়েশন পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার লাভ করেন। পরের মাসে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে বাফটা পুরস্কার ও একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন।
২০১১ সালে ভালৎজ মিচেল গন্ড্রির দ্য গ্রিন হর্নেট চলচ্চিত্রে গ্যাংস্টার বেঞ্জামিন শুড্নফ্স্কি চরিত্রে, ওয়াটার ফর এলিফেন্টস্ এবং রোমান পোলান্স্কির কার্নেজ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি জার্মান বাউন্টি হান্টার ডঃ কিং সুলৎজ চরিত্রে কোয়েন্টিন টারান্টিনো পরিচালিত জ্যাঙ্গো আনচেইন্ড চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার এই চরিত্রের জন্য তিনি প্রশংসিত হন এবং শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন। একই বছর ভালৎজ সাবেক সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ চরিত্রে রেকজাভিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি ১৯৮৬ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে শান্তি সংলাপ নিয়ে নির্মিত। | ক্রিস্টফ ভালৎজ এর মাতৃশিক্ষায়তন কোনটি? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1413_01 | পরিবার | পরিবার পিতা মাতা ও তাদের সন্তান-সন্ততিদের কেন্দ্র করে হতে পারে, দ্বিতীয়ত একসঙ্গে বসবাসরত আত্মীয়-স্বজন সমবায়ে একটি প্রসারিত পরিবারও হতে পারে। তৃতীয় ধরনের পরিবার হলো একটি বৃহৎ সংসার, যেখানে অন্যান্য আত্মীয় ও ছেলেমেয়েদের সঙ্গে কিংবা তাদের ছাড়া অনাত্মীয়রাও যুক্ত হয়। পরিবার প্রায়শ সন্তানসহ বা সন্তানবিহীন এক বা একাধিক দম্পতির ছোট সংসার নিয়ে গঠিত। এর আর্থিক ভিত্তি রয়েছে। এই ভিত্তিকে কেন্দ্র করে আত্মীয়, সামাজিক সম্পর্ক ও প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে এবং ঐক্যবদ্ধ কাজের মাধ্যমে তা রূপায়িত হয়। পরিবারের বিকাশে সন্ধানযোগ্য বংশগত সম্পর্ক সাধারণত জ্ঞাতি সম্পর্কের চেয়ে অগ্রাধিকার পায়। এই শৃঙ্খলার মধ্যে সদস্যরা সমাজের আর্থিক ও সামাজিক উপ-প্রথাগুলি গড়ে তোলে। | পরিবার কী? | {
"answer_start": [
272,
272
],
"text": [
"পরিবার প্রায়শ সন্তানসহ বা সন্তানবিহীন এক বা একাধিক দম্পতির ছোট সংসার নিয়ে গঠিত",
"পরিবার প্রায়শ সন্তানসহ বা সন্তানবিহীন এক বা একাধিক দম্পতির ছোট সংসার নিয়ে গঠিত"
]
} |
bn_wiki_1413_02 | পরিবার | পরিবার পিতা মাতা ও তাদের সন্তান-সন্ততিদের কেন্দ্র করে হতে পারে, দ্বিতীয়ত একসঙ্গে বসবাসরত আত্মীয়-স্বজন সমবায়ে একটি প্রসারিত পরিবারও হতে পারে। তৃতীয় ধরনের পরিবার হলো একটি বৃহৎ সংসার, যেখানে অন্যান্য আত্মীয় ও ছেলেমেয়েদের সঙ্গে কিংবা তাদের ছাড়া অনাত্মীয়রাও যুক্ত হয়। পরিবার প্রায়শ সন্তানসহ বা সন্তানবিহীন এক বা একাধিক দম্পতির ছোট সংসার নিয়ে গঠিত। এর আর্থিক ভিত্তি রয়েছে। এই ভিত্তিকে কেন্দ্র করে আত্মীয়, সামাজিক সম্পর্ক ও প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে এবং ঐক্যবদ্ধ কাজের মাধ্যমে তা রূপায়িত হয়। পরিবারের বিকাশে সন্ধানযোগ্য বংশগত সম্পর্ক সাধারণত জ্ঞাতি সম্পর্কের চেয়ে অগ্রাধিকার পায়। এই শৃঙ্খলার মধ্যে সদস্যরা সমাজের আর্থিক ও সামাজিক উপ-প্রথাগুলি গড়ে তোলে। | পরিবার কয় ধরনের হয়ে থাকে? | {
"answer_start": [
19,
19
],
"text": [
"তিন",
"তিন"
]
} |
bn_wiki_1413_04 | পরিবার | পরিবার পিতা মাতা ও তাদের সন্তান-সন্ততিদের কেন্দ্র করে হতে পারে, দ্বিতীয়ত একসঙ্গে বসবাসরত আত্মীয়-স্বজন সমবায়ে একটি প্রসারিত পরিবারও হতে পারে। তৃতীয় ধরনের পরিবার হলো একটি বৃহৎ সংসার, যেখানে অন্যান্য আত্মীয় ও ছেলেমেয়েদের সঙ্গে কিংবা তাদের ছাড়া অনাত্মীয়রাও যুক্ত হয়। পরিবার প্রায়শ সন্তানসহ বা সন্তানবিহীন এক বা একাধিক দম্পতির ছোট সংসার নিয়ে গঠিত। এর আর্থিক ভিত্তি রয়েছে। এই ভিত্তিকে কেন্দ্র করে আত্মীয়, সামাজিক সম্পর্ক ও প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে এবং ঐক্যবদ্ধ কাজের মাধ্যমে তা রূপায়িত হয়। পরিবারের বিকাশে সন্ধানযোগ্য বংশগত সম্পর্ক সাধারণত জ্ঞাতি সম্পর্কের চেয়ে অগ্রাধিকার পায়। এই শৃঙ্খলার মধ্যে সদস্যরা সমাজের আর্থিক ও সামাজিক উপ-প্রথাগুলি গড়ে তোলে। | পরিবারের বিকাশে সন্ধানযোগ্য বংশগত সম্পর্ক সাধারণত কোন সম্পর্কের চেয়ে অগ্রাধিকার পায়? | {
"answer_start": [
544,
544
],
"text": [
"জ্ঞাতি সম্পর্কের চেয়ে",
"জ্ঞাতি সম্পর্কের চেয়ে"
]
} |
bn_wiki_0764_01 | বুটস্ট্র্যাপ (ফ্রন্ট-এন্ড ফ্রেমওয়ার্ক) | অক্টোবর ১৯, ২০১৪ এ মার্ক অটো বুটস্ট্র্যাপ ৪ ঘোষণা করেন। বুটস্ট্র্যাপ ৪ এর প্রথম আলফা সংস্করণটি আগস্ট ১৯, ২০১৫ এ উন্মুক্ত করা হয়। প্রথম বেটা সংস্করণটি উন্মুক্ত হয় ১০ আগস্ট ২০১৭ এ। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ এ মার্ক বুটস্ট্র্যাপ ৩ তে কাজ করা স্থগিত করে দেন, যাতে করে বুটস্ট্র্যাপ ৪ এর জন্য সময় বাড়াতে পারেন। ১৮ জানুয়ারি ২০১৮ এ বুটস্ট্র্যাপ ৪ চূড়ান্ত করা হয়।
উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনঃ
কোডগুলোর বৃহৎ পরিসরে পুনলিখন
লেস কে শাস দ্বারা প্রতিস্থাপন
রিবুট সংযোজন, উপাদান ভিত্তিক সিএসএসের একটি সংগ্রহ যা নরমালাইজ এর ভিত্তিতে একটি ফাইল পরিবর্তিত করে
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৮ ও ৯ এবং আইওএস ৬ কে সমর্থন বন্ধ
সিএসএস ফ্লেক্সিবল বক্স সমর্থন
ন্যাভিগেশন পরিবর্তন করার সুবিধা সংযোজন
প্রতিক্রিয়াশীল ব্যবধান এবং মাপ উপযোগিতা সংযোজন
সিএসএস এ পিক্সেল থেকে রুট ইএমএস পরিবর্তন
গ্লোবাল ফন্টের আকার ১৪পিক্সেল থেকে ১৬পিক্সেল করা
প্যানেল, থাম্বনেইল, পেজার এবং ওয়েল উপাংশগুলো বাদ দেয়া
গ্লাইপ-আইকন বাদ দেয়া
বুটস্ট্র্যাপ ৪ ব্রাউজারগুলোর নতুন ভার্সনগুলোকে সমর্থন করে | বুটস্ট্র্যাপ ৪ কত সালে ঘোষিত হয়? | {
"answer_start": [
12,
12
],
"text": [
"২০১৪",
"২০১৪"
]
} |
bn_wiki_0764_02 | বুটস্ট্র্যাপ (ফ্রন্ট-এন্ড ফ্রেমওয়ার্ক) | অক্টোবর ১৯, ২০১৪ এ মার্ক অটো বুটস্ট্র্যাপ ৪ ঘোষণা করেন। বুটস্ট্র্যাপ ৪ এর প্রথম আলফা সংস্করণটি আগস্ট ১৯, ২০১৫ এ উন্মুক্ত করা হয়। প্রথম বেটা সংস্করণটি উন্মুক্ত হয় ১০ আগস্ট ২০১৭ এ। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ এ মার্ক বুটস্ট্র্যাপ ৩ তে কাজ করা স্থগিত করে দেন, যাতে করে বুটস্ট্র্যাপ ৪ এর জন্য সময় বাড়াতে পারেন। ১৮ জানুয়ারি ২০১৮ এ বুটস্ট্র্যাপ ৪ চূড়ান্ত করা হয়।
উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনঃ
কোডগুলোর বৃহৎ পরিসরে পুনলিখন
লেস কে শাস দ্বারা প্রতিস্থাপন
রিবুট সংযোজন, উপাদান ভিত্তিক সিএসএসের একটি সংগ্রহ যা নরমালাইজ এর ভিত্তিতে একটি ফাইল পরিবর্তিত করে
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৮ ও ৯ এবং আইওএস ৬ কে সমর্থন বন্ধ
সিএসএস ফ্লেক্সিবল বক্স সমর্থন
ন্যাভিগেশন পরিবর্তন করার সুবিধা সংযোজন
প্রতিক্রিয়াশীল ব্যবধান এবং মাপ উপযোগিতা সংযোজন
সিএসএস এ পিক্সেল থেকে রুট ইএমএস পরিবর্তন
গ্লোবাল ফন্টের আকার ১৪পিক্সেল থেকে ১৬পিক্সেল করা
প্যানেল, থাম্বনেইল, পেজার এবং ওয়েল উপাংশগুলো বাদ দেয়া
গ্লাইপ-আইকন বাদ দেয়া
বুটস্ট্র্যাপ ৪ ব্রাউজারগুলোর নতুন ভার্সনগুলোকে সমর্থন করে | বুটস্ট্র্যাপ-এর শুরুতে নাম কী ছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0764_05 | বুটস্ট্র্যাপ (ফ্রন্ট-এন্ড ফ্রেমওয়ার্ক) | অক্টোবর ১৯, ২০১৪ এ মার্ক অটো বুটস্ট্র্যাপ ৪ ঘোষণা করেন। বুটস্ট্র্যাপ ৪ এর প্রথম আলফা সংস্করণটি আগস্ট ১৯, ২০১৫ এ উন্মুক্ত করা হয়। প্রথম বেটা সংস্করণটি উন্মুক্ত হয় ১০ আগস্ট ২০১৭ এ। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ এ মার্ক বুটস্ট্র্যাপ ৩ তে কাজ করা স্থগিত করে দেন, যাতে করে বুটস্ট্র্যাপ ৪ এর জন্য সময় বাড়াতে পারেন। ১৮ জানুয়ারি ২০১৮ এ বুটস্ট্র্যাপ ৪ চূড়ান্ত করা হয়।
উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনঃ
কোডগুলোর বৃহৎ পরিসরে পুনলিখন
লেস কে শাস দ্বারা প্রতিস্থাপন
রিবুট সংযোজন, উপাদান ভিত্তিক সিএসএসের একটি সংগ্রহ যা নরমালাইজ এর ভিত্তিতে একটি ফাইল পরিবর্তিত করে
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৮ ও ৯ এবং আইওএস ৬ কে সমর্থন বন্ধ
সিএসএস ফ্লেক্সিবল বক্স সমর্থন
ন্যাভিগেশন পরিবর্তন করার সুবিধা সংযোজন
প্রতিক্রিয়াশীল ব্যবধান এবং মাপ উপযোগিতা সংযোজন
সিএসএস এ পিক্সেল থেকে রুট ইএমএস পরিবর্তন
গ্লোবাল ফন্টের আকার ১৪পিক্সেল থেকে ১৬পিক্সেল করা
প্যানেল, থাম্বনেইল, পেজার এবং ওয়েল উপাংশগুলো বাদ দেয়া
গ্লাইপ-আইকন বাদ দেয়া
বুটস্ট্র্যাপ ৪ ব্রাউজারগুলোর নতুন ভার্সনগুলোকে সমর্থন করে | বুটস্ট্র্যাপ গিটহাবের কততম সর্বাধিক তারকাচিহ্নিত প্রকল্প? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
Subsets and Splits