id
stringlengths 15
15
| title
stringlengths 2
1.44k
| context
stringlengths 179
4.78k
| question
stringlengths 6
207
| answers
dict |
---|---|---|---|---|
bn_wiki_2130_01 | ফিনা | ফিনা বা আন্তর্জাতিক সাঁতার সংস্থা আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) স্বীকৃত একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। এ সংস্থাটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের জলক্রীড়া প্রতিযোগিতা পরিচালনার জন্য গঠিত হয়েছে। সুইজারল্যান্ডের লুজানে এলাকায় এর সদর দফতর অবস্থিত। ২৪ জুন, ২০০৯ তারিখে উরুগুয়ের আইওসি সদস্য জুলিও ম্যাগলিওন ফিনা সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
বর্তমানে ফিনা পাঁচটি বিভাগে বিশ্বব্যাপী সাঁতার প্রতিযোগিতা পরিচালনা করছে। সেগুলো হচ্ছে - সাঁতার, ডাইভিং, সিনক্রোনাইজড সাঁতার, ওয়াটার পোলো এবং উন্মুক্ত সাঁতার। ২০১৩ সাল থেকে হাই ডাইভিং নামে নতুন একটি বিভাগ খোলা হয়েছে। এছাড়াও প্রাপ্তবয়স্ক সাঁতারুদের নিয়ে মাস্টার্স প্রতিযোগিতা বৈশ্বিকভাবে পরিচালনা করে থাকে এ সংস্থাটি। | ফিনা কী ? | {
"answer_start": [
82,
8
],
"text": [
"আন্তর্জাতিক সংস্থা",
"আন্তর্জাতিক সাঁতার সংস্থা"
]
} |
bn_wiki_2130_02 | ফিনা | ফিনা বা আন্তর্জাতিক সাঁতার সংস্থা আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) স্বীকৃত একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। এ সংস্থাটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের জলক্রীড়া প্রতিযোগিতা পরিচালনার জন্য গঠিত হয়েছে। সুইজারল্যান্ডের লুজানে এলাকায় এর সদর দফতর অবস্থিত। ২৪ জুন, ২০০৯ তারিখে উরুগুয়ের আইওসি সদস্য জুলিও ম্যাগলিওন ফিনা সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
বর্তমানে ফিনা পাঁচটি বিভাগে বিশ্বব্যাপী সাঁতার প্রতিযোগিতা পরিচালনা করছে। সেগুলো হচ্ছে - সাঁতার, ডাইভিং, সিনক্রোনাইজড সাঁতার, ওয়াটার পোলো এবং উন্মুক্ত সাঁতার। ২০১৩ সাল থেকে হাই ডাইভিং নামে নতুন একটি বিভাগ খোলা হয়েছে। এছাড়াও প্রাপ্তবয়স্ক সাঁতারুদের নিয়ে মাস্টার্স প্রতিযোগিতা বৈশ্বিকভাবে পরিচালনা করে থাকে এ সংস্থাটি। | ফিনার সদর দফতর কোথায় অবস্থিত ? | {
"answer_start": [
185,
185
],
"text": [
"সুইজারল্যান্ডের লুজান",
"সুইজারল্যান্ডের লুজানে"
]
} |
bn_wiki_2130_04 | ফিনা | ফিনা বা আন্তর্জাতিক সাঁতার সংস্থা আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) স্বীকৃত একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। এ সংস্থাটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের জলক্রীড়া প্রতিযোগিতা পরিচালনার জন্য গঠিত হয়েছে। সুইজারল্যান্ডের লুজানে এলাকায় এর সদর দফতর অবস্থিত। ২৪ জুন, ২০০৯ তারিখে উরুগুয়ের আইওসি সদস্য জুলিও ম্যাগলিওন ফিনা সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
বর্তমানে ফিনা পাঁচটি বিভাগে বিশ্বব্যাপী সাঁতার প্রতিযোগিতা পরিচালনা করছে। সেগুলো হচ্ছে - সাঁতার, ডাইভিং, সিনক্রোনাইজড সাঁতার, ওয়াটার পোলো এবং উন্মুক্ত সাঁতার। ২০১৩ সাল থেকে হাই ডাইভিং নামে নতুন একটি বিভাগ খোলা হয়েছে। এছাড়াও প্রাপ্তবয়স্ক সাঁতারুদের নিয়ে মাস্টার্স প্রতিযোগিতা বৈশ্বিকভাবে পরিচালনা করে থাকে এ সংস্থাটি। | প্রাপ্তবয়স্ক সাঁতারুদের নিয়ে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতাটি কী ? | {
"answer_start": [
588,
588
],
"text": [
"মাস্টার্স প্রতিযোগিতা",
"মাস্টার্স প্রতিযোগিতা"
]
} |
bn_wiki_2130_05 | ফিনা | ফিনা বা আন্তর্জাতিক সাঁতার সংস্থা আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) স্বীকৃত একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। এ সংস্থাটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের জলক্রীড়া প্রতিযোগিতা পরিচালনার জন্য গঠিত হয়েছে। সুইজারল্যান্ডের লুজানে এলাকায় এর সদর দফতর অবস্থিত। ২৪ জুন, ২০০৯ তারিখে উরুগুয়ের আইওসি সদস্য জুলিও ম্যাগলিওন ফিনা সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
বর্তমানে ফিনা পাঁচটি বিভাগে বিশ্বব্যাপী সাঁতার প্রতিযোগিতা পরিচালনা করছে। সেগুলো হচ্ছে - সাঁতার, ডাইভিং, সিনক্রোনাইজড সাঁতার, ওয়াটার পোলো এবং উন্মুক্ত সাঁতার। ২০১৩ সাল থেকে হাই ডাইভিং নামে নতুন একটি বিভাগ খোলা হয়েছে। এছাড়াও প্রাপ্তবয়স্ক সাঁতারুদের নিয়ে মাস্টার্স প্রতিযোগিতা বৈশ্বিকভাবে পরিচালনা করে থাকে এ সংস্থাটি। | ফিনা কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2973_02 | ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয় (বাংলাদেশ) | ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয় বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার এমন একটি পদ্ধতি যেখানে বাংলা মাধ্যমের স্কুল পাঠ্যক্রম অনুসরণ করা হয় এবং বাংলা ভাষা থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করা পাঠ্যপুস্তক পাঠদান করা হয়। ঢাকায় প্রায় ৫২টি ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয় রয়েছে। ২০১১ সালে গাজীপুরে প্রথম ইন্টারনেট ভিত্তিক ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয় চালু করা হয়েছিল।
১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে বাংলাদেশ সরকার ক্যাডেট কলেজগুলিতে প্রথম ইংরেজি মাধ্যম চালু করে।
ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয়, ইংরেজি মাধ্যমের বিদ্যালয়গুলির চেয়ে আলাদা। ইংরেজি মাধ্যমের বিদ্যালয়গুলি এডেক্সেল বা কেমব্রিজ আন্তর্জাতিক পরীক্ষার পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে, কিন্তু ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয়গুলিতে জাতীয় পাঠ্যক্রম অনুসরণ করা এবং ইংরেজিতে জাতীয় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয়গুলি সাধারণত ইংরেজি মাধ্যমের বিদ্যালয়ের তুলনায় কম ব্যয়বহুল।
২০১০ সালে টাঙ্গাইলের জিয়া হাসান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে ইংরেজি সংস্করণ চালু করা হয়, যা পল্লী অঞ্চলে বাংলাদেশের প্রথম ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয়। | কত সালে গাজীপুরে প্রথম ইন্টারনেট ভিত্তিক ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয় চালু করা হয়েছিল ? | {
"answer_start": [
245,
245
],
"text": [
"২০১১",
"২০১১"
]
} |
bn_wiki_2973_03 | ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয় (বাংলাদেশ) | ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয় বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার এমন একটি পদ্ধতি যেখানে বাংলা মাধ্যমের স্কুল পাঠ্যক্রম অনুসরণ করা হয় এবং বাংলা ভাষা থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করা পাঠ্যপুস্তক পাঠদান করা হয়। ঢাকায় প্রায় ৫২টি ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয় রয়েছে। ২০১১ সালে গাজীপুরে প্রথম ইন্টারনেট ভিত্তিক ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয় চালু করা হয়েছিল।
১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে বাংলাদেশ সরকার ক্যাডেট কলেজগুলিতে প্রথম ইংরেজি মাধ্যম চালু করে।
ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয়, ইংরেজি মাধ্যমের বিদ্যালয়গুলির চেয়ে আলাদা। ইংরেজি মাধ্যমের বিদ্যালয়গুলি এডেক্সেল বা কেমব্রিজ আন্তর্জাতিক পরীক্ষার পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে, কিন্তু ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয়গুলিতে জাতীয় পাঠ্যক্রম অনুসরণ করা এবং ইংরেজিতে জাতীয় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয়গুলি সাধারণত ইংরেজি মাধ্যমের বিদ্যালয়ের তুলনায় কম ব্যয়বহুল।
২০১০ সালে টাঙ্গাইলের জিয়া হাসান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে ইংরেজি সংস্করণ চালু করা হয়, যা পল্লী অঞ্চলে বাংলাদেশের প্রথম ইংরেজি সংস্করণের বিদ্যালয়। | কত-এর দশকের শেষের দিকে বাংলাদেশ সরকার ক্যাডেট কলেজগুলিতে প্রথম ইংরেজি মাধ্যম চালু করে ? | {
"answer_start": [
334,
334
],
"text": [
"১৯৯০",
"১৯৯০"
]
} |
bn_wiki_0472_01 | বাংলাদেশ রেলওয়ে | বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ে ডিজেল-ইলেক্ট্রিক ও ডিজেল-হাইড্রোলিক লোকোমোটিভ পরিচালনা করে। পুরনো সকল বাষ্পীয় লোকোমোটিভ ৮০-এর দশকে বাতিল ঘোষণা করা হয়। কিছু বাষ্পীয় লোকোমোটিভ সংরক্ষণ করা হয়েছে।
১৯৯৬-৯৭ সালে দেশে মোট ২৮৪টি লোকোমোটিভ ছিল। ২০০৫ সালের ৩০শে জুন পর্যন্ত দেশে মোট ২৫৩টি ডিজেল ইলেক্ট্রিক (৬৮টি বিজি ও ১৮৫টি এমজি) এবং ৩৩টি ডিজেল-হাইড্রোলিক (১০টি বিজি ও ২৩টি এমজি) লোকোমোটিভ ছিলো। ১৯৯৬-৯৭ সালে বাংলাদেশে ১,২৪৫টি প্যাসেঞ্জার ক্যারিজ, ১৫২টি অন্যান্য কোচিং যান এবং ১২,৯৪৮টি মালবাহী ওয়াগন ছিল। ২০০৪-২০০৫ সালের শেষের দিকে দেশে মোট ১৪০৬টি যাত্রীবাহী কোচ রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ১০২৩৬টি ওয়াগন, যার মধ্যে ৭৩১০টি কাভার্ড, ১১১৫টি খোলা এবং ১৮১১টি বিশেষ শ্রেণীর ওয়াগন রয়েছে। ডিজেল-ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট (ডেমু) ট্রেন বাংলাদেশে সর্বপ্রথম যাত্রা শুরু করে ২০১৩ সালের ২৪শে এপ্রিল। মোট ২০ সেট মিটার গেজ ডেমু চীনের থাংশান রেলওয়ে ভেহিকেল কোঃ লিঃ প্রস্তুত করে। এসব ট্রেন সাধারণত ছোট ছোট রেল রুটে চলাচল করে, প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের সাথে বড় বড় শহরাঞ্চলের যোগাযোগ রক্ষার লক্ষ্যে। এছাড়াও ঢাকা মেট্রো রেলে ইলেক্ট্রিক মাল্টিপল ইউনিটের (এমু) ব্যবহার হবে। যাত্রীবাহী কোচ এবং মালবাহী ওয়াগন রক্ষনাবেক্ষনের জন্য রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের পাহাড়তলীতে কোচ ও ওয়াগন কারখানা, এবং পশ্চিমাঞ্চলের সৈয়দপুরে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা রয়েছে। এছাড়া ব্রড-গেজ ও মিটার-গেজ লোকোমোটিভের জেনারেল ওভারহলিং এর জন্য পার্বতীপুর প্রধান নির্বাহীর নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা (কেলোকা) রয়েছে। এটির একটি রেল প্রশিক্ষণ একাডেমীও রয়েছে। পাহাড়তলী, ঢাকা এবং পার্বতীপুরে ডিজেল কারখানা রয়েছে (যথাক্রমে পাহাড়তলী ডিজেল শপ, ঢাকা ডিজেল কারখানা এবং পার্বতীপুর ডিজেল কারখানা)। বাংলাদেশ রেলওয়ে দেশের পরিবহন ব্যবস্থার অন্যতম প্রধান মাধ্যম। ২০০৩–২০০৪ সালে প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ যাত্রী রেলে ভ্রমণ করে। ২০০৪–২০০৫ সালে ৪ কোটি থেকে ৪ কোটি ২০ লক্ষ যাত্রী রেল সেবা গ্রহণ করে। ২০১৩–২০১৪ অর্থবছরে রেলপথে প্রায় সাড়ে ৬ কোটি যাত্রী ভ্রমণ করে (৮১.৩৫ লক্ষ যাত্রী প্রতি কিমি)।
১৯৮৫ সালে দেশে আন্তঃনগর রেল সেবা চালু হয়। ২০০৮ সালে মোট রেল যাত্রীর প্রায় ৩৮.৫% আন্তঃনগর ট্রেনের মাধ্যমে যাত্রা করে এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের মোট আয়ের প্রায় ৭৩.৩% এসেছে আন্তঃনগর রেল সেবা থেকে। ২০১৬ সালে দেশে মোট ৩৪৭টি যাত্রীবাহী ট্রেন পরিচালিত হয়, যার মধ্যে আন্তঃনগর ৯০টি; মেইল, এক্সপ্রেস ও ডেমু ১২০টি এবং লোকাল ১৩৫টি। ২০২০ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত বাংলাদেশ রেলওয়ে মোট ১০৪টি আন্তঃনগর (আপ ও ডাউন), ৫২টি মেইল/এক্সপ্রেস, ৬৪টি কমিউটার (ডেমু) ও ১৩৫টি শাটল/লোকাল ট্রেন পরিচালনা করে। | বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ে কি ধরনের লোকোমোটিভ পরিচালনা করে? | {
"answer_start": [
26,
25
],
"text": [
"ডিজেল-ইলেক্ট্রিক ও ডিজেল-হাইড্রোলিক লোকোমোটিভ",
" ডিজেল-ইলেক্ট্রিক ও ডিজেল-হাইড্রোলিক"
]
} |
bn_wiki_0472_02 | বাংলাদেশ রেলওয়ে | বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ে ডিজেল-ইলেক্ট্রিক ও ডিজেল-হাইড্রোলিক লোকোমোটিভ পরিচালনা করে। পুরনো সকল বাষ্পীয় লোকোমোটিভ ৮০-এর দশকে বাতিল ঘোষণা করা হয়। কিছু বাষ্পীয় লোকোমোটিভ সংরক্ষণ করা হয়েছে।
১৯৯৬-৯৭ সালে দেশে মোট ২৮৪টি লোকোমোটিভ ছিল। ২০০৫ সালের ৩০শে জুন পর্যন্ত দেশে মোট ২৫৩টি ডিজেল ইলেক্ট্রিক (৬৮টি বিজি ও ১৮৫টি এমজি) এবং ৩৩টি ডিজেল-হাইড্রোলিক (১০টি বিজি ও ২৩টি এমজি) লোকোমোটিভ ছিলো। ১৯৯৬-৯৭ সালে বাংলাদেশে ১,২৪৫টি প্যাসেঞ্জার ক্যারিজ, ১৫২টি অন্যান্য কোচিং যান এবং ১২,৯৪৮টি মালবাহী ওয়াগন ছিল। ২০০৪-২০০৫ সালের শেষের দিকে দেশে মোট ১৪০৬টি যাত্রীবাহী কোচ রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ১০২৩৬টি ওয়াগন, যার মধ্যে ৭৩১০টি কাভার্ড, ১১১৫টি খোলা এবং ১৮১১টি বিশেষ শ্রেণীর ওয়াগন রয়েছে। ডিজেল-ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট (ডেমু) ট্রেন বাংলাদেশে সর্বপ্রথম যাত্রা শুরু করে ২০১৩ সালের ২৪শে এপ্রিল। মোট ২০ সেট মিটার গেজ ডেমু চীনের থাংশান রেলওয়ে ভেহিকেল কোঃ লিঃ প্রস্তুত করে। এসব ট্রেন সাধারণত ছোট ছোট রেল রুটে চলাচল করে, প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের সাথে বড় বড় শহরাঞ্চলের যোগাযোগ রক্ষার লক্ষ্যে। এছাড়াও ঢাকা মেট্রো রেলে ইলেক্ট্রিক মাল্টিপল ইউনিটের (এমু) ব্যবহার হবে। যাত্রীবাহী কোচ এবং মালবাহী ওয়াগন রক্ষনাবেক্ষনের জন্য রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের পাহাড়তলীতে কোচ ও ওয়াগন কারখানা, এবং পশ্চিমাঞ্চলের সৈয়দপুরে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা রয়েছে। এছাড়া ব্রড-গেজ ও মিটার-গেজ লোকোমোটিভের জেনারেল ওভারহলিং এর জন্য পার্বতীপুর প্রধান নির্বাহীর নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা (কেলোকা) রয়েছে। এটির একটি রেল প্রশিক্ষণ একাডেমীও রয়েছে। পাহাড়তলী, ঢাকা এবং পার্বতীপুরে ডিজেল কারখানা রয়েছে (যথাক্রমে পাহাড়তলী ডিজেল শপ, ঢাকা ডিজেল কারখানা এবং পার্বতীপুর ডিজেল কারখানা)। বাংলাদেশ রেলওয়ে দেশের পরিবহন ব্যবস্থার অন্যতম প্রধান মাধ্যম। ২০০৩–২০০৪ সালে প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ যাত্রী রেলে ভ্রমণ করে। ২০০৪–২০০৫ সালে ৪ কোটি থেকে ৪ কোটি ২০ লক্ষ যাত্রী রেল সেবা গ্রহণ করে। ২০১৩–২০১৪ অর্থবছরে রেলপথে প্রায় সাড়ে ৬ কোটি যাত্রী ভ্রমণ করে (৮১.৩৫ লক্ষ যাত্রী প্রতি কিমি)।
১৯৮৫ সালে দেশে আন্তঃনগর রেল সেবা চালু হয়। ২০০৮ সালে মোট রেল যাত্রীর প্রায় ৩৮.৫% আন্তঃনগর ট্রেনের মাধ্যমে যাত্রা করে এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের মোট আয়ের প্রায় ৭৩.৩% এসেছে আন্তঃনগর রেল সেবা থেকে। ২০১৬ সালে দেশে মোট ৩৪৭টি যাত্রীবাহী ট্রেন পরিচালিত হয়, যার মধ্যে আন্তঃনগর ৯০টি; মেইল, এক্সপ্রেস ও ডেমু ১২০টি এবং লোকাল ১৩৫টি। ২০২০ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত বাংলাদেশ রেলওয়ে মোট ১০৪টি আন্তঃনগর (আপ ও ডাউন), ৫২টি মেইল/এক্সপ্রেস, ৬৪টি কমিউটার (ডেমু) ও ১৩৫টি শাটল/লোকাল ট্রেন পরিচালনা করে। | ১৯৯৬-৯৭ সালে দেশে মোট কতটি লোকোমোটিভ ছিল? | {
"answer_start": [
213,
213
],
"text": [
"২৮৪টি",
"২৮৪টি"
]
} |
bn_wiki_0472_03 | বাংলাদেশ রেলওয়ে | বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ে ডিজেল-ইলেক্ট্রিক ও ডিজেল-হাইড্রোলিক লোকোমোটিভ পরিচালনা করে। পুরনো সকল বাষ্পীয় লোকোমোটিভ ৮০-এর দশকে বাতিল ঘোষণা করা হয়। কিছু বাষ্পীয় লোকোমোটিভ সংরক্ষণ করা হয়েছে।
১৯৯৬-৯৭ সালে দেশে মোট ২৮৪টি লোকোমোটিভ ছিল। ২০০৫ সালের ৩০শে জুন পর্যন্ত দেশে মোট ২৫৩টি ডিজেল ইলেক্ট্রিক (৬৮টি বিজি ও ১৮৫টি এমজি) এবং ৩৩টি ডিজেল-হাইড্রোলিক (১০টি বিজি ও ২৩টি এমজি) লোকোমোটিভ ছিলো। ১৯৯৬-৯৭ সালে বাংলাদেশে ১,২৪৫টি প্যাসেঞ্জার ক্যারিজ, ১৫২টি অন্যান্য কোচিং যান এবং ১২,৯৪৮টি মালবাহী ওয়াগন ছিল। ২০০৪-২০০৫ সালের শেষের দিকে দেশে মোট ১৪০৬টি যাত্রীবাহী কোচ রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ১০২৩৬টি ওয়াগন, যার মধ্যে ৭৩১০টি কাভার্ড, ১১১৫টি খোলা এবং ১৮১১টি বিশেষ শ্রেণীর ওয়াগন রয়েছে। ডিজেল-ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট (ডেমু) ট্রেন বাংলাদেশে সর্বপ্রথম যাত্রা শুরু করে ২০১৩ সালের ২৪শে এপ্রিল। মোট ২০ সেট মিটার গেজ ডেমু চীনের থাংশান রেলওয়ে ভেহিকেল কোঃ লিঃ প্রস্তুত করে। এসব ট্রেন সাধারণত ছোট ছোট রেল রুটে চলাচল করে, প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের সাথে বড় বড় শহরাঞ্চলের যোগাযোগ রক্ষার লক্ষ্যে। এছাড়াও ঢাকা মেট্রো রেলে ইলেক্ট্রিক মাল্টিপল ইউনিটের (এমু) ব্যবহার হবে। যাত্রীবাহী কোচ এবং মালবাহী ওয়াগন রক্ষনাবেক্ষনের জন্য রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের পাহাড়তলীতে কোচ ও ওয়াগন কারখানা, এবং পশ্চিমাঞ্চলের সৈয়দপুরে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা রয়েছে। এছাড়া ব্রড-গেজ ও মিটার-গেজ লোকোমোটিভের জেনারেল ওভারহলিং এর জন্য পার্বতীপুর প্রধান নির্বাহীর নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা (কেলোকা) রয়েছে। এটির একটি রেল প্রশিক্ষণ একাডেমীও রয়েছে। পাহাড়তলী, ঢাকা এবং পার্বতীপুরে ডিজেল কারখানা রয়েছে (যথাক্রমে পাহাড়তলী ডিজেল শপ, ঢাকা ডিজেল কারখানা এবং পার্বতীপুর ডিজেল কারখানা)। বাংলাদেশ রেলওয়ে দেশের পরিবহন ব্যবস্থার অন্যতম প্রধান মাধ্যম। ২০০৩–২০০৪ সালে প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ যাত্রী রেলে ভ্রমণ করে। ২০০৪–২০০৫ সালে ৪ কোটি থেকে ৪ কোটি ২০ লক্ষ যাত্রী রেল সেবা গ্রহণ করে। ২০১৩–২০১৪ অর্থবছরে রেলপথে প্রায় সাড়ে ৬ কোটি যাত্রী ভ্রমণ করে (৮১.৩৫ লক্ষ যাত্রী প্রতি কিমি)।
১৯৮৫ সালে দেশে আন্তঃনগর রেল সেবা চালু হয়। ২০০৮ সালে মোট রেল যাত্রীর প্রায় ৩৮.৫% আন্তঃনগর ট্রেনের মাধ্যমে যাত্রা করে এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের মোট আয়ের প্রায় ৭৩.৩% এসেছে আন্তঃনগর রেল সেবা থেকে। ২০১৬ সালে দেশে মোট ৩৪৭টি যাত্রীবাহী ট্রেন পরিচালিত হয়, যার মধ্যে আন্তঃনগর ৯০টি; মেইল, এক্সপ্রেস ও ডেমু ১২০টি এবং লোকাল ১৩৫টি। ২০২০ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত বাংলাদেশ রেলওয়ে মোট ১০৪টি আন্তঃনগর (আপ ও ডাউন), ৫২টি মেইল/এক্সপ্রেস, ৬৪টি কমিউটার (ডেমু) ও ১৩৫টি শাটল/লোকাল ট্রেন পরিচালনা করে। | ডিজেল-ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট (ডেমু) ট্রেন বাংলাদেশে সর্বপ্রথম যাত্রা শুরু করে কত সালে? | {
"answer_start": [
750,
750
],
"text": [
"২০১৩",
"২০১৩"
]
} |
bn_wiki_0472_05 | বাংলাদেশ রেলওয়ে | বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ে ডিজেল-ইলেক্ট্রিক ও ডিজেল-হাইড্রোলিক লোকোমোটিভ পরিচালনা করে। পুরনো সকল বাষ্পীয় লোকোমোটিভ ৮০-এর দশকে বাতিল ঘোষণা করা হয়। কিছু বাষ্পীয় লোকোমোটিভ সংরক্ষণ করা হয়েছে।
১৯৯৬-৯৭ সালে দেশে মোট ২৮৪টি লোকোমোটিভ ছিল। ২০০৫ সালের ৩০শে জুন পর্যন্ত দেশে মোট ২৫৩টি ডিজেল ইলেক্ট্রিক (৬৮টি বিজি ও ১৮৫টি এমজি) এবং ৩৩টি ডিজেল-হাইড্রোলিক (১০টি বিজি ও ২৩টি এমজি) লোকোমোটিভ ছিলো। ১৯৯৬-৯৭ সালে বাংলাদেশে ১,২৪৫টি প্যাসেঞ্জার ক্যারিজ, ১৫২টি অন্যান্য কোচিং যান এবং ১২,৯৪৮টি মালবাহী ওয়াগন ছিল। ২০০৪-২০০৫ সালের শেষের দিকে দেশে মোট ১৪০৬টি যাত্রীবাহী কোচ রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ১০২৩৬টি ওয়াগন, যার মধ্যে ৭৩১০টি কাভার্ড, ১১১৫টি খোলা এবং ১৮১১টি বিশেষ শ্রেণীর ওয়াগন রয়েছে। ডিজেল-ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট (ডেমু) ট্রেন বাংলাদেশে সর্বপ্রথম যাত্রা শুরু করে ২০১৩ সালের ২৪শে এপ্রিল। মোট ২০ সেট মিটার গেজ ডেমু চীনের থাংশান রেলওয়ে ভেহিকেল কোঃ লিঃ প্রস্তুত করে। এসব ট্রেন সাধারণত ছোট ছোট রেল রুটে চলাচল করে, প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের সাথে বড় বড় শহরাঞ্চলের যোগাযোগ রক্ষার লক্ষ্যে। এছাড়াও ঢাকা মেট্রো রেলে ইলেক্ট্রিক মাল্টিপল ইউনিটের (এমু) ব্যবহার হবে। যাত্রীবাহী কোচ এবং মালবাহী ওয়াগন রক্ষনাবেক্ষনের জন্য রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের পাহাড়তলীতে কোচ ও ওয়াগন কারখানা, এবং পশ্চিমাঞ্চলের সৈয়দপুরে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা রয়েছে। এছাড়া ব্রড-গেজ ও মিটার-গেজ লোকোমোটিভের জেনারেল ওভারহলিং এর জন্য পার্বতীপুর প্রধান নির্বাহীর নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা (কেলোকা) রয়েছে। এটির একটি রেল প্রশিক্ষণ একাডেমীও রয়েছে। পাহাড়তলী, ঢাকা এবং পার্বতীপুরে ডিজেল কারখানা রয়েছে (যথাক্রমে পাহাড়তলী ডিজেল শপ, ঢাকা ডিজেল কারখানা এবং পার্বতীপুর ডিজেল কারখানা)। বাংলাদেশ রেলওয়ে দেশের পরিবহন ব্যবস্থার অন্যতম প্রধান মাধ্যম। ২০০৩–২০০৪ সালে প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ যাত্রী রেলে ভ্রমণ করে। ২০০৪–২০০৫ সালে ৪ কোটি থেকে ৪ কোটি ২০ লক্ষ যাত্রী রেল সেবা গ্রহণ করে। ২০১৩–২০১৪ অর্থবছরে রেলপথে প্রায় সাড়ে ৬ কোটি যাত্রী ভ্রমণ করে (৮১.৩৫ লক্ষ যাত্রী প্রতি কিমি)।
১৯৮৫ সালে দেশে আন্তঃনগর রেল সেবা চালু হয়। ২০০৮ সালে মোট রেল যাত্রীর প্রায় ৩৮.৫% আন্তঃনগর ট্রেনের মাধ্যমে যাত্রা করে এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের মোট আয়ের প্রায় ৭৩.৩% এসেছে আন্তঃনগর রেল সেবা থেকে। ২০১৬ সালে দেশে মোট ৩৪৭টি যাত্রীবাহী ট্রেন পরিচালিত হয়, যার মধ্যে আন্তঃনগর ৯০টি; মেইল, এক্সপ্রেস ও ডেমু ১২০টি এবং লোকাল ১৩৫টি। ২০২০ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত বাংলাদেশ রেলওয়ে মোট ১০৪টি আন্তঃনগর (আপ ও ডাউন), ৫২টি মেইল/এক্সপ্রেস, ৬৪টি কমিউটার (ডেমু) ও ১৩৫টি শাটল/লোকাল ট্রেন পরিচালনা করে। | বাংলাদেশ রেলওয়েতে কত ধরনের শ্রেনী চালু রয়েছে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0848_01 | ইন্টারনেট আর্কাইভ | বইগুলি কেবল ফেলে দেওয়া হচ্ছে এবং স্যাভালবার্ড গ্লোবাল বীজ ভল্ট দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে কাহলে এখন প্রকাশিত প্রতিটি বইয়ের একটি অনুলিপি সংগ্রহ করার চিন্তাভাবনা করেছেন। "আমরা সেখানে যাব না, তবে এটি আমাদের লক্ষ্য", তিনি বলেছিলেন। বইগুলির পাশাপাশি, কাহলে ইন্টারনেট আর্কাইভের পুরানো সার্ভারগুলি সংরক্ষণ করার পরিকল্পনা করেছেন, যা ২০১০ সালে প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল।
ইন্টারনেট সংরক্ষণাগারটিতে "বিশ্বের বৃহত্তম ঐতিহাসিক অনলাইন সফ্টওয়্যার সংগ্রহ" রয়েছে, কম্পিউটার ম্যাগাজিন এবং জার্নাল, বই, শেয়ারওয়ার ডিস্ক, এফটিপি ওয়েব সাইট, ভিডিও গেমস ইত্যাদিতে কম্পিউটারের ইতিহাসের ৫০ বছরের ইতিহাস রয়েছে টেরাবাইট ইন্টারনেট সংরক্ষণাগার এটি সংরক্ষণের উপায় হিসাবে "ভিনটেগ সফটওয়্যার" হিসাবে বর্ণনা করে তার একটি সংরক্ষণাগার তৈরি করেছে। এই প্রকল্পটি অনুলিপি সুরক্ষা বাইপাস করার অনুমতি দেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ডিজিটাল মিলেনিয়াম কপিরাইট আইন থেকে ছাড়ের পক্ষে ছিল, যা ২০০৩ সালে তিন বছরের জন্য অনুমোদিত হয়েছিল। সংরক্ষণাগারটি ডাউনলোডের জন্য সফ্টওয়্যারটি সরবরাহ করে না, কারণ অব্যাহতিটি কেবল "একটি গ্রন্থাগার বা সংরক্ষণাগার দ্বারা প্রকাশিত ডিজিটাল কাজ সংরক্ষণ বা সংরক্ষণাগার পুনরুত্পাদন করার উদ্দেশ্যে।" ছাড়টি ২০০৬ সালে পুনর্নবীকরণ করা হয়েছিল এবং ২০০৯ সালে অনির্দিষ্টকালের জন্য আরও বিধি বিধানের বিচারাধীন ছিল। লাইব্রেরি ২০১০ সালে শেষ হওয়ার তারিখ ছাড়াই একটি "চূড়ান্ত বিধি" হিসাবে অব্যাহতি পুনরুদ্ধার করেছিল ২০১৩ তে, ইন্টারনেট সংরক্ষাণাগার প্রদান করতে শুরু করে আবানডোওয়ার ভিডিও গেম ব্রাউজার মাধ্যমে চালুকৃত এমইএসএস, উদাহরণস্বরূপ আটারি ২৬০০ গেম ই.টি দ্যা এক্সট্রা টেরিস্ট্রিয়াল ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সাল থেকে, ইন্টারনেট আর্কাইভ একটি ব্রাউজার-ভিত্তিক ডসবক্স অনুকরণের মাধ্যমে উপস্থাপন করে, হাজার হাজার ডস/পিসি গেমস "কেবলমাত্র বৃত্তি এবং গবেষণার উদ্দেশ্যে"।
একটি সম্মিলিত হার্ডওয়্যার সফ্টওয়্যার সিস্টেম তৈরি করা হয়েছে যা নিরাপদ পদ্ধতিতে ডিজিটাইজ সম্পাদন করে।
২০১২ থেকে নভেম্বর ২০১৫ অবধি, ইন্টারনেট আর্কাইভটি নিম্ন-মধ্যম আয়ের লোকদের অ্যাক্সেস সরবরাহের লক্ষ্য নিয়ে নিউ ব্রাশউইক, নিউ জার্সিতে অবস্থিত ফেডারাল ক্রেডিট ইউনিয়ন, ইন্টারনেট আর্কাইভ ফেডারাল ক্রেডিট ইউনিয়ন পরিচালনা করেছিল। ঐ সময়কালে, আইএএফসিইউ জাতীয় ক্রেডিট ইউনিয়ন প্রশাসনের সাথে দ্বন্দ্বের মুখোমুখি হয়েছিল, আইএএফসিইউর ঋণ পোর্টফোলিও এবং বিটকয়েন সংস্থাগুলি পরিবেশন করার বিষয়ে সীমাবদ্ধ করেছিল। এটি বিলুপ্তির সময়, এতে ৩৯৫ জন সদস্য ছিল এবং এর মূল্য ছিল ২.৫ মিলিয়ন ডলার। | কাহলের ইন্টারনেট আর্কাইভের পুরানো সার্ভারগুলি সংরক্ষণ করার পরিকল্পনা কত সালে প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল? | {
"answer_start": [
323,
323
],
"text": [
"২০১০",
"২০১০"
]
} |
bn_wiki_0848_03 | ইন্টারনেট আর্কাইভ | বইগুলি কেবল ফেলে দেওয়া হচ্ছে এবং স্যাভালবার্ড গ্লোবাল বীজ ভল্ট দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে কাহলে এখন প্রকাশিত প্রতিটি বইয়ের একটি অনুলিপি সংগ্রহ করার চিন্তাভাবনা করেছেন। "আমরা সেখানে যাব না, তবে এটি আমাদের লক্ষ্য", তিনি বলেছিলেন। বইগুলির পাশাপাশি, কাহলে ইন্টারনেট আর্কাইভের পুরানো সার্ভারগুলি সংরক্ষণ করার পরিকল্পনা করেছেন, যা ২০১০ সালে প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল।
ইন্টারনেট সংরক্ষণাগারটিতে "বিশ্বের বৃহত্তম ঐতিহাসিক অনলাইন সফ্টওয়্যার সংগ্রহ" রয়েছে, কম্পিউটার ম্যাগাজিন এবং জার্নাল, বই, শেয়ারওয়ার ডিস্ক, এফটিপি ওয়েব সাইট, ভিডিও গেমস ইত্যাদিতে কম্পিউটারের ইতিহাসের ৫০ বছরের ইতিহাস রয়েছে টেরাবাইট ইন্টারনেট সংরক্ষণাগার এটি সংরক্ষণের উপায় হিসাবে "ভিনটেগ সফটওয়্যার" হিসাবে বর্ণনা করে তার একটি সংরক্ষণাগার তৈরি করেছে। এই প্রকল্পটি অনুলিপি সুরক্ষা বাইপাস করার অনুমতি দেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ডিজিটাল মিলেনিয়াম কপিরাইট আইন থেকে ছাড়ের পক্ষে ছিল, যা ২০০৩ সালে তিন বছরের জন্য অনুমোদিত হয়েছিল। সংরক্ষণাগারটি ডাউনলোডের জন্য সফ্টওয়্যারটি সরবরাহ করে না, কারণ অব্যাহতিটি কেবল "একটি গ্রন্থাগার বা সংরক্ষণাগার দ্বারা প্রকাশিত ডিজিটাল কাজ সংরক্ষণ বা সংরক্ষণাগার পুনরুত্পাদন করার উদ্দেশ্যে।" ছাড়টি ২০০৬ সালে পুনর্নবীকরণ করা হয়েছিল এবং ২০০৯ সালে অনির্দিষ্টকালের জন্য আরও বিধি বিধানের বিচারাধীন ছিল। লাইব্রেরি ২০১০ সালে শেষ হওয়ার তারিখ ছাড়াই একটি "চূড়ান্ত বিধি" হিসাবে অব্যাহতি পুনরুদ্ধার করেছিল ২০১৩ তে, ইন্টারনেট সংরক্ষাণাগার প্রদান করতে শুরু করে আবানডোওয়ার ভিডিও গেম ব্রাউজার মাধ্যমে চালুকৃত এমইএসএস, উদাহরণস্বরূপ আটারি ২৬০০ গেম ই.টি দ্যা এক্সট্রা টেরিস্ট্রিয়াল ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সাল থেকে, ইন্টারনেট আর্কাইভ একটি ব্রাউজার-ভিত্তিক ডসবক্স অনুকরণের মাধ্যমে উপস্থাপন করে, হাজার হাজার ডস/পিসি গেমস "কেবলমাত্র বৃত্তি এবং গবেষণার উদ্দেশ্যে"।
একটি সম্মিলিত হার্ডওয়্যার সফ্টওয়্যার সিস্টেম তৈরি করা হয়েছে যা নিরাপদ পদ্ধতিতে ডিজিটাইজ সম্পাদন করে।
২০১২ থেকে নভেম্বর ২০১৫ অবধি, ইন্টারনেট আর্কাইভটি নিম্ন-মধ্যম আয়ের লোকদের অ্যাক্সেস সরবরাহের লক্ষ্য নিয়ে নিউ ব্রাশউইক, নিউ জার্সিতে অবস্থিত ফেডারাল ক্রেডিট ইউনিয়ন, ইন্টারনেট আর্কাইভ ফেডারাল ক্রেডিট ইউনিয়ন পরিচালনা করেছিল। ঐ সময়কালে, আইএএফসিইউ জাতীয় ক্রেডিট ইউনিয়ন প্রশাসনের সাথে দ্বন্দ্বের মুখোমুখি হয়েছিল, আইএএফসিইউর ঋণ পোর্টফোলিও এবং বিটকয়েন সংস্থাগুলি পরিবেশন করার বিষয়ে সীমাবদ্ধ করেছিল। এটি বিলুপ্তির সময়, এতে ৩৯৫ জন সদস্য ছিল এবং এর মূল্য ছিল ২.৫ মিলিয়ন ডলার। | ২০১২ থেকে নভেম্বর ২০১৫ অবধি ইন্টারনেট আর্কাইভটি কারা পরিচালনা করেছিল? | {
"answer_start": [
1889,
1889
],
"text": [
"ফেডারাল ক্রেডিট ইউনিয়ন",
"ফেডারাল ক্রেডিট ইউনিয়ন"
]
} |
bn_wiki_0848_04 | ইন্টারনেট আর্কাইভ | বইগুলি কেবল ফেলে দেওয়া হচ্ছে এবং স্যাভালবার্ড গ্লোবাল বীজ ভল্ট দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে কাহলে এখন প্রকাশিত প্রতিটি বইয়ের একটি অনুলিপি সংগ্রহ করার চিন্তাভাবনা করেছেন। "আমরা সেখানে যাব না, তবে এটি আমাদের লক্ষ্য", তিনি বলেছিলেন। বইগুলির পাশাপাশি, কাহলে ইন্টারনেট আর্কাইভের পুরানো সার্ভারগুলি সংরক্ষণ করার পরিকল্পনা করেছেন, যা ২০১০ সালে প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল।
ইন্টারনেট সংরক্ষণাগারটিতে "বিশ্বের বৃহত্তম ঐতিহাসিক অনলাইন সফ্টওয়্যার সংগ্রহ" রয়েছে, কম্পিউটার ম্যাগাজিন এবং জার্নাল, বই, শেয়ারওয়ার ডিস্ক, এফটিপি ওয়েব সাইট, ভিডিও গেমস ইত্যাদিতে কম্পিউটারের ইতিহাসের ৫০ বছরের ইতিহাস রয়েছে টেরাবাইট ইন্টারনেট সংরক্ষণাগার এটি সংরক্ষণের উপায় হিসাবে "ভিনটেগ সফটওয়্যার" হিসাবে বর্ণনা করে তার একটি সংরক্ষণাগার তৈরি করেছে। এই প্রকল্পটি অনুলিপি সুরক্ষা বাইপাস করার অনুমতি দেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ডিজিটাল মিলেনিয়াম কপিরাইট আইন থেকে ছাড়ের পক্ষে ছিল, যা ২০০৩ সালে তিন বছরের জন্য অনুমোদিত হয়েছিল। সংরক্ষণাগারটি ডাউনলোডের জন্য সফ্টওয়্যারটি সরবরাহ করে না, কারণ অব্যাহতিটি কেবল "একটি গ্রন্থাগার বা সংরক্ষণাগার দ্বারা প্রকাশিত ডিজিটাল কাজ সংরক্ষণ বা সংরক্ষণাগার পুনরুত্পাদন করার উদ্দেশ্যে।" ছাড়টি ২০০৬ সালে পুনর্নবীকরণ করা হয়েছিল এবং ২০০৯ সালে অনির্দিষ্টকালের জন্য আরও বিধি বিধানের বিচারাধীন ছিল। লাইব্রেরি ২০১০ সালে শেষ হওয়ার তারিখ ছাড়াই একটি "চূড়ান্ত বিধি" হিসাবে অব্যাহতি পুনরুদ্ধার করেছিল ২০১৩ তে, ইন্টারনেট সংরক্ষাণাগার প্রদান করতে শুরু করে আবানডোওয়ার ভিডিও গেম ব্রাউজার মাধ্যমে চালুকৃত এমইএসএস, উদাহরণস্বরূপ আটারি ২৬০০ গেম ই.টি দ্যা এক্সট্রা টেরিস্ট্রিয়াল ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সাল থেকে, ইন্টারনেট আর্কাইভ একটি ব্রাউজার-ভিত্তিক ডসবক্স অনুকরণের মাধ্যমে উপস্থাপন করে, হাজার হাজার ডস/পিসি গেমস "কেবলমাত্র বৃত্তি এবং গবেষণার উদ্দেশ্যে"।
একটি সম্মিলিত হার্ডওয়্যার সফ্টওয়্যার সিস্টেম তৈরি করা হয়েছে যা নিরাপদ পদ্ধতিতে ডিজিটাইজ সম্পাদন করে।
২০১২ থেকে নভেম্বর ২০১৫ অবধি, ইন্টারনেট আর্কাইভটি নিম্ন-মধ্যম আয়ের লোকদের অ্যাক্সেস সরবরাহের লক্ষ্য নিয়ে নিউ ব্রাশউইক, নিউ জার্সিতে অবস্থিত ফেডারাল ক্রেডিট ইউনিয়ন, ইন্টারনেট আর্কাইভ ফেডারাল ক্রেডিট ইউনিয়ন পরিচালনা করেছিল। ঐ সময়কালে, আইএএফসিইউ জাতীয় ক্রেডিট ইউনিয়ন প্রশাসনের সাথে দ্বন্দ্বের মুখোমুখি হয়েছিল, আইএএফসিইউর ঋণ পোর্টফোলিও এবং বিটকয়েন সংস্থাগুলি পরিবেশন করার বিষয়ে সীমাবদ্ধ করেছিল। এটি বিলুপ্তির সময়, এতে ৩৯৫ জন সদস্য ছিল এবং এর মূল্য ছিল ২.৫ মিলিয়ন ডলার। | আইএএফসিইউ এর বিলুপ্তির সময় এর সদস্য কত জন ছিল? | {
"answer_start": [
2172,
2172
],
"text": [
"৩৯৫",
"৩৯৫"
]
} |
bn_wiki_0848_05 | ইন্টারনেট আর্কাইভ | বইগুলি কেবল ফেলে দেওয়া হচ্ছে এবং স্যাভালবার্ড গ্লোবাল বীজ ভল্ট দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে কাহলে এখন প্রকাশিত প্রতিটি বইয়ের একটি অনুলিপি সংগ্রহ করার চিন্তাভাবনা করেছেন। "আমরা সেখানে যাব না, তবে এটি আমাদের লক্ষ্য", তিনি বলেছিলেন। বইগুলির পাশাপাশি, কাহলে ইন্টারনেট আর্কাইভের পুরানো সার্ভারগুলি সংরক্ষণ করার পরিকল্পনা করেছেন, যা ২০১০ সালে প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল।
ইন্টারনেট সংরক্ষণাগারটিতে "বিশ্বের বৃহত্তম ঐতিহাসিক অনলাইন সফ্টওয়্যার সংগ্রহ" রয়েছে, কম্পিউটার ম্যাগাজিন এবং জার্নাল, বই, শেয়ারওয়ার ডিস্ক, এফটিপি ওয়েব সাইট, ভিডিও গেমস ইত্যাদিতে কম্পিউটারের ইতিহাসের ৫০ বছরের ইতিহাস রয়েছে টেরাবাইট ইন্টারনেট সংরক্ষণাগার এটি সংরক্ষণের উপায় হিসাবে "ভিনটেগ সফটওয়্যার" হিসাবে বর্ণনা করে তার একটি সংরক্ষণাগার তৈরি করেছে। এই প্রকল্পটি অনুলিপি সুরক্ষা বাইপাস করার অনুমতি দেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ডিজিটাল মিলেনিয়াম কপিরাইট আইন থেকে ছাড়ের পক্ষে ছিল, যা ২০০৩ সালে তিন বছরের জন্য অনুমোদিত হয়েছিল। সংরক্ষণাগারটি ডাউনলোডের জন্য সফ্টওয়্যারটি সরবরাহ করে না, কারণ অব্যাহতিটি কেবল "একটি গ্রন্থাগার বা সংরক্ষণাগার দ্বারা প্রকাশিত ডিজিটাল কাজ সংরক্ষণ বা সংরক্ষণাগার পুনরুত্পাদন করার উদ্দেশ্যে।" ছাড়টি ২০০৬ সালে পুনর্নবীকরণ করা হয়েছিল এবং ২০০৯ সালে অনির্দিষ্টকালের জন্য আরও বিধি বিধানের বিচারাধীন ছিল। লাইব্রেরি ২০১০ সালে শেষ হওয়ার তারিখ ছাড়াই একটি "চূড়ান্ত বিধি" হিসাবে অব্যাহতি পুনরুদ্ধার করেছিল ২০১৩ তে, ইন্টারনেট সংরক্ষাণাগার প্রদান করতে শুরু করে আবানডোওয়ার ভিডিও গেম ব্রাউজার মাধ্যমে চালুকৃত এমইএসএস, উদাহরণস্বরূপ আটারি ২৬০০ গেম ই.টি দ্যা এক্সট্রা টেরিস্ট্রিয়াল ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সাল থেকে, ইন্টারনেট আর্কাইভ একটি ব্রাউজার-ভিত্তিক ডসবক্স অনুকরণের মাধ্যমে উপস্থাপন করে, হাজার হাজার ডস/পিসি গেমস "কেবলমাত্র বৃত্তি এবং গবেষণার উদ্দেশ্যে"।
একটি সম্মিলিত হার্ডওয়্যার সফ্টওয়্যার সিস্টেম তৈরি করা হয়েছে যা নিরাপদ পদ্ধতিতে ডিজিটাইজ সম্পাদন করে।
২০১২ থেকে নভেম্বর ২০১৫ অবধি, ইন্টারনেট আর্কাইভটি নিম্ন-মধ্যম আয়ের লোকদের অ্যাক্সেস সরবরাহের লক্ষ্য নিয়ে নিউ ব্রাশউইক, নিউ জার্সিতে অবস্থিত ফেডারাল ক্রেডিট ইউনিয়ন, ইন্টারনেট আর্কাইভ ফেডারাল ক্রেডিট ইউনিয়ন পরিচালনা করেছিল। ঐ সময়কালে, আইএএফসিইউ জাতীয় ক্রেডিট ইউনিয়ন প্রশাসনের সাথে দ্বন্দ্বের মুখোমুখি হয়েছিল, আইএএফসিইউর ঋণ পোর্টফোলিও এবং বিটকয়েন সংস্থাগুলি পরিবেশন করার বিষয়ে সীমাবদ্ধ করেছিল। এটি বিলুপ্তির সময়, এতে ৩৯৫ জন সদস্য ছিল এবং এর মূল্য ছিল ২.৫ মিলিয়ন ডলার। | আইএএফসিইউ এর বিলুপ্তির সময় এর মূল্য কত ছিল? | {
"answer_start": [
2206,
2206
],
"text": [
"২.৫ মিলিয়ন ডলার",
"২.৫ মিলিয়ন ডলার"
]
} |
bn_wiki_1557_02 | আইন প্রণয়ন | ওয়েস্টমিনস্টার সিস্টেমে প্রাথমিক আইন প্রণয়নের কোনো অংশকে জারি হওয়ার পর সংসদের আইন বলা হয়।
আইন প্রণয়ন সাধারণত আইন-সভার কোনো সদস্যের দ্বারা প্রস্তাবিত হয়, যেখানে সেটির ব্যাপারে আইন-সভার সদস্যারা তর্ক-বিতর্ক করেন এবং প্রায় সময়ই তা অনুমোদন প্রদানের পূর্বে সংশোধন করা হয়। বেশিরভাগ বড় আইনসভা কোনো সভায় প্রস্তাবিত বিলের একটি ছোট অংশ পাস করে। একটি প্রস্তাবিত বিল পাস হবে কিনা তা সাধারণত শাসন বিভাগের আইনী অগ্রাধিকারের একটি ব্যাপার।
আইন প্রণয়ন শাসন বিভাগের তিনটি প্রধান কাজের একটি। যেগুলো, সাধারণত মতবাদ এবং ক্ষমতা ভেদাভেদের অধীনে প্রভেদ করা হয়। যাদের আইন প্রণয়নের আনুষ্ঠানিক ক্ষমতা আছে তাদের বলা হয় আইন প্রণেতা। শাসন বিভাগের একটি বিচার বিভাগীয় শাখা আইন প্রনয়ণ ব্যাখ্যা করার ক্ষমতা লাভ করে। (দেখুন: সংবিধিবদ্ধ ব্যাখ্যা); শাসন বিভাগের এই কার্যনির্বাহী শাখা শুধু আইনের ঠিক করে দেওয়া ক্ষমতা এবয় সীমার মধ্যে কাজ কনতে পারে, যা শাসন বিভাগের মৌলিক ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করার একটি মাধ্যম।
এর ক্রিয়া এবং কার্যপ্রণালীই প্রধানত আইনসভার দায়িত্ব। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আইন প্রনয়ণ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান দ্বারা এবং অন্যান্য উপায়েও আইন প্রনয়ণ তৈরি হয়, যেমন: সাংবিধানিক আইন এবং মাধ্যমিক আইন প্রনয়ণ তৈরির ক্ষেত্রে লক্ষ করা যায়। গণভোট, পরিষদের আদেশ এবং প্রবিধানের মাধ্যমেও আইন তৈরি করা যেতে পারে। 'আইন প্রনয়ণ' শব্দটি কখেনো কখনো এই ব্যাপারগুলো অন্তর্ভুক্ত করে ব্যবহৃত হতে পারে এবং 'প্রাথমিক আইন প্রনয়ণ' শব্দটি এই ব্যাতিক্রমধর্মী পদ্ধতিগুলো বাদ দিয়ে ব্যবহৃত হতে পারে। | যাদের আইন প্রণয়নের আনুষ্ঠানিক ক্ষমতা আছে তাদের কি বলা হয়? | {
"answer_start": [
655,
655
],
"text": [
"আইন প্রণেতা",
"আইন প্রণেতা"
]
} |
bn_wiki_1557_05 | আইন প্রণয়ন | ওয়েস্টমিনস্টার সিস্টেমে প্রাথমিক আইন প্রণয়নের কোনো অংশকে জারি হওয়ার পর সংসদের আইন বলা হয়।
আইন প্রণয়ন সাধারণত আইন-সভার কোনো সদস্যের দ্বারা প্রস্তাবিত হয়, যেখানে সেটির ব্যাপারে আইন-সভার সদস্যারা তর্ক-বিতর্ক করেন এবং প্রায় সময়ই তা অনুমোদন প্রদানের পূর্বে সংশোধন করা হয়। বেশিরভাগ বড় আইনসভা কোনো সভায় প্রস্তাবিত বিলের একটি ছোট অংশ পাস করে। একটি প্রস্তাবিত বিল পাস হবে কিনা তা সাধারণত শাসন বিভাগের আইনী অগ্রাধিকারের একটি ব্যাপার।
আইন প্রণয়ন শাসন বিভাগের তিনটি প্রধান কাজের একটি। যেগুলো, সাধারণত মতবাদ এবং ক্ষমতা ভেদাভেদের অধীনে প্রভেদ করা হয়। যাদের আইন প্রণয়নের আনুষ্ঠানিক ক্ষমতা আছে তাদের বলা হয় আইন প্রণেতা। শাসন বিভাগের একটি বিচার বিভাগীয় শাখা আইন প্রনয়ণ ব্যাখ্যা করার ক্ষমতা লাভ করে। (দেখুন: সংবিধিবদ্ধ ব্যাখ্যা); শাসন বিভাগের এই কার্যনির্বাহী শাখা শুধু আইনের ঠিক করে দেওয়া ক্ষমতা এবয় সীমার মধ্যে কাজ কনতে পারে, যা শাসন বিভাগের মৌলিক ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করার একটি মাধ্যম।
এর ক্রিয়া এবং কার্যপ্রণালীই প্রধানত আইনসভার দায়িত্ব। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আইন প্রনয়ণ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান দ্বারা এবং অন্যান্য উপায়েও আইন প্রনয়ণ তৈরি হয়, যেমন: সাংবিধানিক আইন এবং মাধ্যমিক আইন প্রনয়ণ তৈরির ক্ষেত্রে লক্ষ করা যায়। গণভোট, পরিষদের আদেশ এবং প্রবিধানের মাধ্যমেও আইন তৈরি করা যেতে পারে। 'আইন প্রনয়ণ' শব্দটি কখেনো কখনো এই ব্যাপারগুলো অন্তর্ভুক্ত করে ব্যবহৃত হতে পারে এবং 'প্রাথমিক আইন প্রনয়ণ' শব্দটি এই ব্যাতিক্রমধর্মী পদ্ধতিগুলো বাদ দিয়ে ব্যবহৃত হতে পারে। | "মৃত পত্র" কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1481_01 | আমাজনের জীববৈচিত্র্য, উদ্ভিদ ও প্রাণীজগত | আমাজন জঙ্গলে বিরল প্রজাতির প্রাণী রয়েছে যা অন্য কোথাও দেখা যায় না। আমাজনে ৮৫ লাখ প্রজাতির পোকামাকড়, ৪২৮ প্রজাতির উভচর, ৩৭৮ প্রজাতির সরীসৃপ এবং ৪২৭ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী রয়েছে। অনিন্দ্য সৌন্দর্যের পাশাপাশি বিপজ্জনক অনেক প্রাণীই আমাজনে বসবাস করে। আমাজনে রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এবং ভয়ংকর সাপ অ্যানাকোন্ডা। এছাড়া রয়েছে লাল চোখা ব্যাঙ, বিভিন্ন প্রজাতির পোকামাকড়, জাগুয়ার, বানর, বৈদ্যুতিক ইল, পিরানহা, বিষাক্ত ডার্ট ফ্রগসহ অসংখ্য বিষাক্ত জাতের সাপ ও বিভিন্ন ধরনের সরীসৃপ প্রাণী। আমাজনে প্রায় ৩৯০ বিলিয়ন বৃক্ষ রয়েছে যা প্রায় ১৬ হাজার প্রজাতিতে বিভক্ত। হরেক রকমের গাছপালা দিয়ে আবৃত এ বনে বেশির ভাগই চিরহরিৎ বৃক্ষ। তাই এ বনকে চিরহরিৎ বনও বলা হয়। পৃথিবী জুড়ে যেসব রেইনফরেস্ট রয়েছে তার অর্ধেকটাই এ অরণ্য। তাই একে রেইন ফরেস্টও বলা হয়। আমাজনকে রেইনফরেস্ট বলা হলেও এর অর্থ কিন্তু এই নয় যে এখানে সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় বরং রেইনফরেস্ট বলা হয় এখানকার অত্যধিক আর্দ্রতা, বৃষ্টিপাত (বর্ষা মৌসুমে) এবং গরম আবহাওয়ার কারণে। প্রচণ্ড গরমের কারণে বাষ্পীভবনের হার অনেক বেশি যার কারণে আর্দ্রতা এবং বৃষ্টিপাত বেশি হয়। | অ্যানাকোন্ডা কোথায় থাকে? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"আমাজন জঙ্গলে",
"আমাজন জঙ্গলে"
]
} |
bn_wiki_1481_02 | আমাজনের জীববৈচিত্র্য, উদ্ভিদ ও প্রাণীজগত | আমাজন জঙ্গলে বিরল প্রজাতির প্রাণী রয়েছে যা অন্য কোথাও দেখা যায় না। আমাজনে ৮৫ লাখ প্রজাতির পোকামাকড়, ৪২৮ প্রজাতির উভচর, ৩৭৮ প্রজাতির সরীসৃপ এবং ৪২৭ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী রয়েছে। অনিন্দ্য সৌন্দর্যের পাশাপাশি বিপজ্জনক অনেক প্রাণীই আমাজনে বসবাস করে। আমাজনে রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এবং ভয়ংকর সাপ অ্যানাকোন্ডা। এছাড়া রয়েছে লাল চোখা ব্যাঙ, বিভিন্ন প্রজাতির পোকামাকড়, জাগুয়ার, বানর, বৈদ্যুতিক ইল, পিরানহা, বিষাক্ত ডার্ট ফ্রগসহ অসংখ্য বিষাক্ত জাতের সাপ ও বিভিন্ন ধরনের সরীসৃপ প্রাণী। আমাজনে প্রায় ৩৯০ বিলিয়ন বৃক্ষ রয়েছে যা প্রায় ১৬ হাজার প্রজাতিতে বিভক্ত। হরেক রকমের গাছপালা দিয়ে আবৃত এ বনে বেশির ভাগই চিরহরিৎ বৃক্ষ। তাই এ বনকে চিরহরিৎ বনও বলা হয়। পৃথিবী জুড়ে যেসব রেইনফরেস্ট রয়েছে তার অর্ধেকটাই এ অরণ্য। তাই একে রেইন ফরেস্টও বলা হয়। আমাজনকে রেইনফরেস্ট বলা হলেও এর অর্থ কিন্তু এই নয় যে এখানে সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় বরং রেইনফরেস্ট বলা হয় এখানকার অত্যধিক আর্দ্রতা, বৃষ্টিপাত (বর্ষা মৌসুমে) এবং গরম আবহাওয়ার কারণে। প্রচণ্ড গরমের কারণে বাষ্পীভবনের হার অনেক বেশি যার কারণে আর্দ্রতা এবং বৃষ্টিপাত বেশি হয়। | আমাজনে প্রায় কত প্রজাতির বৃক্ষ রয়েছে? | {
"answer_start": [
506,
506
],
"text": [
"৩৯০ বিলিয়ন",
"৩৯০ বিলিয়ন"
]
} |
bn_wiki_1481_04 | আমাজনের জীববৈচিত্র্য, উদ্ভিদ ও প্রাণীজগত | আমাজন জঙ্গলে বিরল প্রজাতির প্রাণী রয়েছে যা অন্য কোথাও দেখা যায় না। আমাজনে ৮৫ লাখ প্রজাতির পোকামাকড়, ৪২৮ প্রজাতির উভচর, ৩৭৮ প্রজাতির সরীসৃপ এবং ৪২৭ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী রয়েছে। অনিন্দ্য সৌন্দর্যের পাশাপাশি বিপজ্জনক অনেক প্রাণীই আমাজনে বসবাস করে। আমাজনে রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এবং ভয়ংকর সাপ অ্যানাকোন্ডা। এছাড়া রয়েছে লাল চোখা ব্যাঙ, বিভিন্ন প্রজাতির পোকামাকড়, জাগুয়ার, বানর, বৈদ্যুতিক ইল, পিরানহা, বিষাক্ত ডার্ট ফ্রগসহ অসংখ্য বিষাক্ত জাতের সাপ ও বিভিন্ন ধরনের সরীসৃপ প্রাণী। আমাজনে প্রায় ৩৯০ বিলিয়ন বৃক্ষ রয়েছে যা প্রায় ১৬ হাজার প্রজাতিতে বিভক্ত। হরেক রকমের গাছপালা দিয়ে আবৃত এ বনে বেশির ভাগই চিরহরিৎ বৃক্ষ। তাই এ বনকে চিরহরিৎ বনও বলা হয়। পৃথিবী জুড়ে যেসব রেইনফরেস্ট রয়েছে তার অর্ধেকটাই এ অরণ্য। তাই একে রেইন ফরেস্টও বলা হয়। আমাজনকে রেইনফরেস্ট বলা হলেও এর অর্থ কিন্তু এই নয় যে এখানে সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় বরং রেইনফরেস্ট বলা হয় এখানকার অত্যধিক আর্দ্রতা, বৃষ্টিপাত (বর্ষা মৌসুমে) এবং গরম আবহাওয়ার কারণে। প্রচণ্ড গরমের কারণে বাষ্পীভবনের হার অনেক বেশি যার কারণে আর্দ্রতা এবং বৃষ্টিপাত বেশি হয়। | আমাজনকে রেইনফরেস্ট বলা হয় কেন? | {
"answer_start": [
662,
662
],
"text": [
"পৃথিবী জুড়ে যেসব রেইনফরেস্ট রয়েছে তার অর্ধেকটাই এ অরণ্য",
"পৃথিবী জুড়ে যেসব রেইনফরেস্ট রয়েছে তার অর্ধেকটাই এ অরণ্য"
]
} |
bn_wiki_1481_05 | আমাজনের জীববৈচিত্র্য, উদ্ভিদ ও প্রাণীজগত | আমাজন জঙ্গলে বিরল প্রজাতির প্রাণী রয়েছে যা অন্য কোথাও দেখা যায় না। আমাজনে ৮৫ লাখ প্রজাতির পোকামাকড়, ৪২৮ প্রজাতির উভচর, ৩৭৮ প্রজাতির সরীসৃপ এবং ৪২৭ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী রয়েছে। অনিন্দ্য সৌন্দর্যের পাশাপাশি বিপজ্জনক অনেক প্রাণীই আমাজনে বসবাস করে। আমাজনে রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এবং ভয়ংকর সাপ অ্যানাকোন্ডা। এছাড়া রয়েছে লাল চোখা ব্যাঙ, বিভিন্ন প্রজাতির পোকামাকড়, জাগুয়ার, বানর, বৈদ্যুতিক ইল, পিরানহা, বিষাক্ত ডার্ট ফ্রগসহ অসংখ্য বিষাক্ত জাতের সাপ ও বিভিন্ন ধরনের সরীসৃপ প্রাণী। আমাজনে প্রায় ৩৯০ বিলিয়ন বৃক্ষ রয়েছে যা প্রায় ১৬ হাজার প্রজাতিতে বিভক্ত। হরেক রকমের গাছপালা দিয়ে আবৃত এ বনে বেশির ভাগই চিরহরিৎ বৃক্ষ। তাই এ বনকে চিরহরিৎ বনও বলা হয়। পৃথিবী জুড়ে যেসব রেইনফরেস্ট রয়েছে তার অর্ধেকটাই এ অরণ্য। তাই একে রেইন ফরেস্টও বলা হয়। আমাজনকে রেইনফরেস্ট বলা হলেও এর অর্থ কিন্তু এই নয় যে এখানে সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় বরং রেইনফরেস্ট বলা হয় এখানকার অত্যধিক আর্দ্রতা, বৃষ্টিপাত (বর্ষা মৌসুমে) এবং গরম আবহাওয়ার কারণে। প্রচণ্ড গরমের কারণে বাষ্পীভবনের হার অনেক বেশি যার কারণে আর্দ্রতা এবং বৃষ্টিপাত বেশি হয়। | পৃথিবী জুড়ে কয়টি রেইনফরেস্ট রয়েছে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2741_03 | আইজাক নিউটনের জীবন | নিউটন ট্রিনিটি কলেজ থেকে ১৬৬১ সনে মেট্রিকুলেশন পাশ করেন। কলেজে অধ্যয়নকালে তিনি তার পড়াশোনার খরচ চালানোর জন্য কলেজের বিভিন্ন স্থানে ভৃত্যের কাজ করতেন। ছাত্র হিসেবে বড় কোন কিছু তিনি করেছেন বলে ট্রিনিটি কলেজের কোন দলিলপত্র লেখা নেই। তবে জানা যায় তিনি মূলত গণিত ও বলবিজ্ঞান বিষয়ে অধিক পড়াশোনা করেছিলেন। ট্রিনিটি কলেজে প্রথমে তিনি কেপলারের আলোকবিজ্ঞান বিষয়ক সূত্রের উপর অধ্যয়ন করেন। এরপর অবশ্য তিনি ইউক্লিডের জ্যামিতির প্রতি মনোনিবেশ করেন। কারণ মেলা থেকে কেনা জ্যোতিষ শাস্ত্রের একটি বইয়ে উল্লেখিত বেশ কিছু রেখাচিত্র তিনি বুঝতে পারছিলেন না। এগুলো বোঝার জন্য ইউক্লিডের জ্যামিতি জানা থাকাটা আবশ্যিক ছিল। তা সত্ত্বেও নিউটন বইটির কিছুই বুঝতে পারছিলেন না। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি এটি অকিঞ্চিৎকর বই হিসেবে সরিয়ে রাখেন। কিন্তু পরবর্তীতে তার শিক্ষক আইজাক বারো তাকে বইটি আবার পড়তে বলেন। বইটি লেখা হয়েছিল দেকার্তের জ্যামিতিক গবেষণা ও কর্মের উপর।
স্নাতক শিক্ষা গ্রহণকালে নিউটন একটি ছোট বইয়ের তাক বা এ ধরনের কোন স্থানে তার সব বই সাজিয়ে রাখতেন। সেই তাক থেকে নিউটনের সে সময়ে লেখা বেশ কিছু নিবন্ধ পাওয়া গেছে। এই লেখাগুলোর বিষয়ের মধ্যে রয়েছে: কৌণিক বিভাজন, বক্রসমূহের বর্গকরণ,সঙ্গীতের অনন্য সুর সম্বন্ধে কিছু গাণিতিক হিসাব, ভিয়েটা এবং ভ্যান স্কুটেনের জ্যামিতিক সমস্যা, ওয়ালিস রচিত এরিথমেটিক অফ ইনফিনিটিস বইয়ের উপর কিছু মন্তব্য, গোলীয় আলোক গ্লাসের ঘর্ষণের ফলাফল, লেন্সের ত্রুটি এবং সকল ধরনের মূল বের করার সূত্র। ১৬৬৫ খ্রিস্টাব্দে স্নাতক ডিগ্রী লাভের প্রাক্কালেই নিউটন তার বিখ্যাত দ্বিপদী উপপাদ্য বিষয়ক সূত্র প্রমাণ করেন এবং একইসাথে ফ্লাক্সিয়নের পদ্ধতি আবিষ্কার বিষয়ক প্রথম তত্ত্ব প্রদান করেন। ট্রনিটি কলেজের এই দিনগুলো তার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কিন্তু ১৬৬৫ সনে ক্যামব্রিজ এবং লন্ডনে প্লেগ রোগ মহামারী আকার ধারণ করে। এর ফলে কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। নিউটন লিংকনশায়ারে তাদের খামর বাড়িতে ফিরে যান। | নিউটন তার বিখ্যাত দ্বিপদী উপপাদ্য বিষয়ক সূত্র প্রমাণ করেন কবে? | {
"answer_start": [
1310,
1310
],
"text": [
"১৬৬৫ খ্রিস্টাব্দে স্নাতক ডিগ্রী লাভের প্রাক্কালে",
"১৬৬৫ খ্রিস্টাব্দে স্নাতক ডিগ্রী লাভের প্রাক্কালে"
]
} |
bn_wiki_2741_05 | আইজাক নিউটনের জীবন | নিউটন ট্রিনিটি কলেজ থেকে ১৬৬১ সনে মেট্রিকুলেশন পাশ করেন। কলেজে অধ্যয়নকালে তিনি তার পড়াশোনার খরচ চালানোর জন্য কলেজের বিভিন্ন স্থানে ভৃত্যের কাজ করতেন। ছাত্র হিসেবে বড় কোন কিছু তিনি করেছেন বলে ট্রিনিটি কলেজের কোন দলিলপত্র লেখা নেই। তবে জানা যায় তিনি মূলত গণিত ও বলবিজ্ঞান বিষয়ে অধিক পড়াশোনা করেছিলেন। ট্রিনিটি কলেজে প্রথমে তিনি কেপলারের আলোকবিজ্ঞান বিষয়ক সূত্রের উপর অধ্যয়ন করেন। এরপর অবশ্য তিনি ইউক্লিডের জ্যামিতির প্রতি মনোনিবেশ করেন। কারণ মেলা থেকে কেনা জ্যোতিষ শাস্ত্রের একটি বইয়ে উল্লেখিত বেশ কিছু রেখাচিত্র তিনি বুঝতে পারছিলেন না। এগুলো বোঝার জন্য ইউক্লিডের জ্যামিতি জানা থাকাটা আবশ্যিক ছিল। তা সত্ত্বেও নিউটন বইটির কিছুই বুঝতে পারছিলেন না। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি এটি অকিঞ্চিৎকর বই হিসেবে সরিয়ে রাখেন। কিন্তু পরবর্তীতে তার শিক্ষক আইজাক বারো তাকে বইটি আবার পড়তে বলেন। বইটি লেখা হয়েছিল দেকার্তের জ্যামিতিক গবেষণা ও কর্মের উপর।
স্নাতক শিক্ষা গ্রহণকালে নিউটন একটি ছোট বইয়ের তাক বা এ ধরনের কোন স্থানে তার সব বই সাজিয়ে রাখতেন। সেই তাক থেকে নিউটনের সে সময়ে লেখা বেশ কিছু নিবন্ধ পাওয়া গেছে। এই লেখাগুলোর বিষয়ের মধ্যে রয়েছে: কৌণিক বিভাজন, বক্রসমূহের বর্গকরণ,সঙ্গীতের অনন্য সুর সম্বন্ধে কিছু গাণিতিক হিসাব, ভিয়েটা এবং ভ্যান স্কুটেনের জ্যামিতিক সমস্যা, ওয়ালিস রচিত এরিথমেটিক অফ ইনফিনিটিস বইয়ের উপর কিছু মন্তব্য, গোলীয় আলোক গ্লাসের ঘর্ষণের ফলাফল, লেন্সের ত্রুটি এবং সকল ধরনের মূল বের করার সূত্র। ১৬৬৫ খ্রিস্টাব্দে স্নাতক ডিগ্রী লাভের প্রাক্কালেই নিউটন তার বিখ্যাত দ্বিপদী উপপাদ্য বিষয়ক সূত্র প্রমাণ করেন এবং একইসাথে ফ্লাক্সিয়নের পদ্ধতি আবিষ্কার বিষয়ক প্রথম তত্ত্ব প্রদান করেন। ট্রনিটি কলেজের এই দিনগুলো তার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কিন্তু ১৬৬৫ সনে ক্যামব্রিজ এবং লন্ডনে প্লেগ রোগ মহামারী আকার ধারণ করে। এর ফলে কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। নিউটন লিংকনশায়ারে তাদের খামর বাড়িতে ফিরে যান। | কখন থেকে নিউটনের সবচেয়ে বেশি ঝোঁক ছিল বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র তৈরির প্রতি? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0646_01 | পরিগণনামূলক বিজ্ঞান | পরিগণনামূলক বিজ্ঞান একটি জ্ঞানের শাখা ও গবেষণার ক্ষেত্র যেখানে গাণিতিক প্রতিমান (মডেল) নকশা, বাস্তবায়ন ও ব্যবহার করে জটিল বৈজ্ঞানিক সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধান করা হয়। সাধারণত পরিগণক যন্ত্র তথা কম্পিউটার ব্যবহার করে কোনও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থা বা প্রক্রিয়ার ছদ্মায়ন বা সাংখ্যিক বিশ্লেষণ করা হয় বলে এটিকে পরিগণনামূলক বিজ্ঞান বলা হয়ে থাকে। এটিকে বৈজ্ঞানিক পরিগণনামূলক কর্মকাণ্ড এবং বৈজ্ঞানিক পরিগণনা নামেও ডাকা হয়।
পরিগণনামূলক বিজ্ঞানে তাত্ত্বিক পরিগণক বিজ্ঞান (কম্পিউটার বিজ্ঞানে) থেকে প্রাপ্ত সাংখ্যিক বা অ-সাংখ্যিক নির্দেশক্রম (অ্যালগোরিদম) ব্যবহার করে কী করে গাণিতিক প্রতিমান, পরিগণনামূলক প্রতিমান ও পরিগণক ছদ্মায়ন নির্মাণ করে বিজ্ঞানের (যেমন জীববিজ্ঞান, ভৌত, সামাজিক, প্রকৌশল ও মানববিদ্যার) বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করা যায়, তা আলোচিত হয়। এছাড়া পরিগণনামূলকভাবে উচ্চচাহিদাবিশিষ্ট সমস্যাগুলির জন্য যে পরিগণক যন্ত্রাংশসামগ্রী, জালিকাব্যবস্থা, উপাত্ত ব্যবস্থাপনা, স্থিতিশীল সামগ্রী, ইত্যাদি নির্মাণ বা সর্বোচ্চীকরণ এতে আলোচনা করা হয়।
পরিগণনামূলক বিজ্ঞানের সাথে বিজ্ঞান ও প্রকৌশলবিদ্যাট চিরায়তভাবে প্রচলিত তত্ত্বীয় গবেষণা ও গবেষণাগারের পরীক্ষণকর্মের পার্থক্য আছে। এটিতে গাণিতিক প্রতিমানগুলিকে পরিগণক যন্ত্রে (কম্পিউটারে) বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে সেগুলিকে বিশ্লেষণ করে জ্ঞানার্জন করা হয়। বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলীরা পরিগণক যন্ত্রের জন্য পূর্বলিখনযোগ্য নির্দেশসূচী (কম্পিউটার প্রোগ্রাম) ও ব্যবহারিক নির্দেশসামগ্রী (অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার) রচনা করেন, যেগুলি অধীত ব্যবস্থাগুলির প্রতিমান হিসেবে কাজ করে। এরপর তারা এই নির্দেশসূচীগুলিকে বিভিন্ন প্রবিষ্ট পরামিতির সমষ্টিসহ নির্বাহ করে দেখেন। পরিগণনামূলক বিজ্ঞানের সারমর্ম হলো সাংখ্যিক নির্দেশক্রম (অ্যালগোরিদম) এবং/কিংবা পরিগণনামূলক গণিতের প্রয়োগ। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই প্রতিমানগুলির জন্য বিপুল পরিমাণের গণনার (সাধারণত ভাসমান বিন্দুভিত্তিক গণনা) প্রয়োজন হয় এবং এগুলিকে প্রায়শই অতিপরিগণক যন্ত্র (সুপারকম্পিউটার) কিংবা বিতরণকৃত পরিগণনামূলক কর্মকাণ্ড সম্পাদনকারী ভিত্তিমঞ্চগুলিতে নির্বাহ করা হয়। | পরিগণনামূলক বিজ্ঞান বলতে কী বোঝানো হয়? | {
"answer_start": [
20,
20
],
"text": [
"একটি জ্ঞানের শাখা ও গবেষণার ক্ষেত্র যেখানে গাণিতিক প্রতিমান (মডেল) নকশা, বাস্তবায়ন ও ব্যবহার করে জটিল বৈজ্ঞানিক সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধান করা হয়",
"একটি জ্ঞানের শাখা ও গবেষণার ক্ষেত্র যেখানে গাণিতিক প্রতিমান (মডেল) নকশা, বাস্তবায়ন ও ব্যবহার করে জটিল বৈজ্ঞানিক সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধান করা হয়"
]
} |
bn_wiki_0646_05 | পরিগণনামূলক বিজ্ঞান | পরিগণনামূলক বিজ্ঞান একটি জ্ঞানের শাখা ও গবেষণার ক্ষেত্র যেখানে গাণিতিক প্রতিমান (মডেল) নকশা, বাস্তবায়ন ও ব্যবহার করে জটিল বৈজ্ঞানিক সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধান করা হয়। সাধারণত পরিগণক যন্ত্র তথা কম্পিউটার ব্যবহার করে কোনও বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থা বা প্রক্রিয়ার ছদ্মায়ন বা সাংখ্যিক বিশ্লেষণ করা হয় বলে এটিকে পরিগণনামূলক বিজ্ঞান বলা হয়ে থাকে। এটিকে বৈজ্ঞানিক পরিগণনামূলক কর্মকাণ্ড এবং বৈজ্ঞানিক পরিগণনা নামেও ডাকা হয়।
পরিগণনামূলক বিজ্ঞানে তাত্ত্বিক পরিগণক বিজ্ঞান (কম্পিউটার বিজ্ঞানে) থেকে প্রাপ্ত সাংখ্যিক বা অ-সাংখ্যিক নির্দেশক্রম (অ্যালগোরিদম) ব্যবহার করে কী করে গাণিতিক প্রতিমান, পরিগণনামূলক প্রতিমান ও পরিগণক ছদ্মায়ন নির্মাণ করে বিজ্ঞানের (যেমন জীববিজ্ঞান, ভৌত, সামাজিক, প্রকৌশল ও মানববিদ্যার) বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করা যায়, তা আলোচিত হয়। এছাড়া পরিগণনামূলকভাবে উচ্চচাহিদাবিশিষ্ট সমস্যাগুলির জন্য যে পরিগণক যন্ত্রাংশসামগ্রী, জালিকাব্যবস্থা, উপাত্ত ব্যবস্থাপনা, স্থিতিশীল সামগ্রী, ইত্যাদি নির্মাণ বা সর্বোচ্চীকরণ এতে আলোচনা করা হয়।
পরিগণনামূলক বিজ্ঞানের সাথে বিজ্ঞান ও প্রকৌশলবিদ্যাট চিরায়তভাবে প্রচলিত তত্ত্বীয় গবেষণা ও গবেষণাগারের পরীক্ষণকর্মের পার্থক্য আছে। এটিতে গাণিতিক প্রতিমানগুলিকে পরিগণক যন্ত্রে (কম্পিউটারে) বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে সেগুলিকে বিশ্লেষণ করে জ্ঞানার্জন করা হয়। বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলীরা পরিগণক যন্ত্রের জন্য পূর্বলিখনযোগ্য নির্দেশসূচী (কম্পিউটার প্রোগ্রাম) ও ব্যবহারিক নির্দেশসামগ্রী (অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার) রচনা করেন, যেগুলি অধীত ব্যবস্থাগুলির প্রতিমান হিসেবে কাজ করে। এরপর তারা এই নির্দেশসূচীগুলিকে বিভিন্ন প্রবিষ্ট পরামিতির সমষ্টিসহ নির্বাহ করে দেখেন। পরিগণনামূলক বিজ্ঞানের সারমর্ম হলো সাংখ্যিক নির্দেশক্রম (অ্যালগোরিদম) এবং/কিংবা পরিগণনামূলক গণিতের প্রয়োগ। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই প্রতিমানগুলির জন্য বিপুল পরিমাণের গণনার (সাধারণত ভাসমান বিন্দুভিত্তিক গণনা) প্রয়োজন হয় এবং এগুলিকে প্রায়শই অতিপরিগণক যন্ত্র (সুপারকম্পিউটার) কিংবা বিতরণকৃত পরিগণনামূলক কর্মকাণ্ড সম্পাদনকারী ভিত্তিমঞ্চগুলিতে নির্বাহ করা হয়। | পরিগণনামূলক বিজ্ঞানের উদ্ভাবক কে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0228_01 | আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন | আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন হলো পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে অবস্থিত একটি বাসযোগ্য কৃত্রিম উপগ্রহ। এটি আন্তর্জাতিক মহাকাশ সহযোগিতায় পাঁচটি মহাকাশ গবেষণা সংস্থার একটি সমন্বিত প্রকল্প। এই পাঁচটি সংস্থা হচ্ছে:
রাশিয়া - রুশ মহাকাশ সংস্থা - রসকসমস
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র - মার্কিন মহাকাশ প্রশাসন - নাসা
জাপান - জাপানি মহাকাশ অনুসন্ধান সংস্থা
ইউরোপীয় ইউনিয়ন - ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা (১১টি দেশ)
যুক্তরাজ্য
ফ্রান্স
ডেনমার্ক
স্পেন
ইতালি
নেদারল্যান্ডস
সুইডেন
জার্মানি
সুইজারল্যান্ড
বেলজিয়াম
নরওয়ে
কানাডা - কানাডিয়ান স্পেস এজেন্সি
অপরদিকে ব্রাজিল সরাসরি অংশ না নিয়ে নাসার সাথে স্থাপিত অন্য একটি চুক্তির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের স্থাপনায় কাজ করে যাচ্ছে। ইতালি ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার সক্রিয় সদস্য হওয়া সত্ত্বেও আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের কাজে সরাসরি অংশ না নিয়ে অনুরুপ কিছু চুক্তির মাধ্যমে কাজ করে। তবে ইতালির চুক্তিগুলো ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার সাথে।
অন্যান্য সাবেক মহাকাশ স্টেশনের মত এটিও খালি চোখে পৃথিবী থেকে দেখা যায়। এটি প্রতিদিন ১৫.৭ বার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে। পৃথিবীতে করা সম্ভব না বা কঠিন এমন কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণা এখানে করা হয়ে থাকে। | রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থার নাম কী? | {
"answer_start": [
211,
211
],
"text": [
"রুশ মহাকাশ সংস্থা - রসকসমস",
"রুশ মহাকাশ সংস্থা - রসকসমস"
]
} |
bn_wiki_0228_02 | আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন | আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন হলো পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে অবস্থিত একটি বাসযোগ্য কৃত্রিম উপগ্রহ। এটি আন্তর্জাতিক মহাকাশ সহযোগিতায় পাঁচটি মহাকাশ গবেষণা সংস্থার একটি সমন্বিত প্রকল্প। এই পাঁচটি সংস্থা হচ্ছে:
রাশিয়া - রুশ মহাকাশ সংস্থা - রসকসমস
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র - মার্কিন মহাকাশ প্রশাসন - নাসা
জাপান - জাপানি মহাকাশ অনুসন্ধান সংস্থা
ইউরোপীয় ইউনিয়ন - ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা (১১টি দেশ)
যুক্তরাজ্য
ফ্রান্স
ডেনমার্ক
স্পেন
ইতালি
নেদারল্যান্ডস
সুইডেন
জার্মানি
সুইজারল্যান্ড
বেলজিয়াম
নরওয়ে
কানাডা - কানাডিয়ান স্পেস এজেন্সি
অপরদিকে ব্রাজিল সরাসরি অংশ না নিয়ে নাসার সাথে স্থাপিত অন্য একটি চুক্তির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের স্থাপনায় কাজ করে যাচ্ছে। ইতালি ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার সক্রিয় সদস্য হওয়া সত্ত্বেও আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের কাজে সরাসরি অংশ না নিয়ে অনুরুপ কিছু চুক্তির মাধ্যমে কাজ করে। তবে ইতালির চুক্তিগুলো ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার সাথে।
অন্যান্য সাবেক মহাকাশ স্টেশনের মত এটিও খালি চোখে পৃথিবী থেকে দেখা যায়। এটি প্রতিদিন ১৫.৭ বার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে। পৃথিবীতে করা সম্ভব না বা কঠিন এমন কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণা এখানে করা হয়ে থাকে। | কোন দেশ সরাসরি অংশ না নিয়ে নাসার সাথে স্থাপিত অন্য একটি চুক্তির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের স্থাপনায় কাজ করে যাচ্ছে? | {
"answer_start": [
542,
542
],
"text": [
"ব্রাজিল",
"ব্রাজিল"
]
} |
bn_wiki_0228_04 | আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন | আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন হলো পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে অবস্থিত একটি বাসযোগ্য কৃত্রিম উপগ্রহ। এটি আন্তর্জাতিক মহাকাশ সহযোগিতায় পাঁচটি মহাকাশ গবেষণা সংস্থার একটি সমন্বিত প্রকল্প। এই পাঁচটি সংস্থা হচ্ছে:
রাশিয়া - রুশ মহাকাশ সংস্থা - রসকসমস
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র - মার্কিন মহাকাশ প্রশাসন - নাসা
জাপান - জাপানি মহাকাশ অনুসন্ধান সংস্থা
ইউরোপীয় ইউনিয়ন - ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা (১১টি দেশ)
যুক্তরাজ্য
ফ্রান্স
ডেনমার্ক
স্পেন
ইতালি
নেদারল্যান্ডস
সুইডেন
জার্মানি
সুইজারল্যান্ড
বেলজিয়াম
নরওয়ে
কানাডা - কানাডিয়ান স্পেস এজেন্সি
অপরদিকে ব্রাজিল সরাসরি অংশ না নিয়ে নাসার সাথে স্থাপিত অন্য একটি চুক্তির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের স্থাপনায় কাজ করে যাচ্ছে। ইতালি ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার সক্রিয় সদস্য হওয়া সত্ত্বেও আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের কাজে সরাসরি অংশ না নিয়ে অনুরুপ কিছু চুক্তির মাধ্যমে কাজ করে। তবে ইতালির চুক্তিগুলো ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার সাথে।
অন্যান্য সাবেক মহাকাশ স্টেশনের মত এটিও খালি চোখে পৃথিবী থেকে দেখা যায়। এটি প্রতিদিন ১৫.৭ বার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে। পৃথিবীতে করা সম্ভব না বা কঠিন এমন কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণা এখানে করা হয়ে থাকে। | ইতালির চুক্তিগুলো কোন মহাকাশ সংস্থার সাথে? | {
"answer_start": [
333,
333
],
"text": [
"ইউরোপীয়",
"ইউরোপীয়"
]
} |
bn_wiki_0228_05 | আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন | আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন হলো পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে অবস্থিত একটি বাসযোগ্য কৃত্রিম উপগ্রহ। এটি আন্তর্জাতিক মহাকাশ সহযোগিতায় পাঁচটি মহাকাশ গবেষণা সংস্থার একটি সমন্বিত প্রকল্প। এই পাঁচটি সংস্থা হচ্ছে:
রাশিয়া - রুশ মহাকাশ সংস্থা - রসকসমস
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র - মার্কিন মহাকাশ প্রশাসন - নাসা
জাপান - জাপানি মহাকাশ অনুসন্ধান সংস্থা
ইউরোপীয় ইউনিয়ন - ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা (১১টি দেশ)
যুক্তরাজ্য
ফ্রান্স
ডেনমার্ক
স্পেন
ইতালি
নেদারল্যান্ডস
সুইডেন
জার্মানি
সুইজারল্যান্ড
বেলজিয়াম
নরওয়ে
কানাডা - কানাডিয়ান স্পেস এজেন্সি
অপরদিকে ব্রাজিল সরাসরি অংশ না নিয়ে নাসার সাথে স্থাপিত অন্য একটি চুক্তির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের স্থাপনায় কাজ করে যাচ্ছে। ইতালি ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার সক্রিয় সদস্য হওয়া সত্ত্বেও আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের কাজে সরাসরি অংশ না নিয়ে অনুরুপ কিছু চুক্তির মাধ্যমে কাজ করে। তবে ইতালির চুক্তিগুলো ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার সাথে।
অন্যান্য সাবেক মহাকাশ স্টেশনের মত এটিও খালি চোখে পৃথিবী থেকে দেখা যায়। এটি প্রতিদিন ১৫.৭ বার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে। পৃথিবীতে করা সম্ভব না বা কঠিন এমন কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণা এখানে করা হয়ে থাকে। | আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন প্রতিদিন কত বার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে? | {
"answer_start": [
956,
956
],
"text": [
"১৫.৭",
"১৫.৭"
]
} |
bn_wiki_1377_01 | বাঙালি হিন্দু | বাংলা শব্দ থেকে এসেছে বাঙালি শব্দ। ইংরেজিতে বেঙ্গলি বলতে বাঙালিদের জনগণের পাশাপাশি ভাষাকে ও বোঝায়। ইংরেজি শব্দ বেঙ্গল দিয়ে এই অঞ্চলটিকে বোঝানো হয়েছে। যা শেষ পর্যন্ত বাংলা শব্দ বঙ্গ থেকে উদ্ভূত হয়েছে ।যা পূর্ব ভারতের পাঁচটি ঐতিহাসিক রাজ্যের মধ্যে একটি ছিল। হরিবংশের মতে,অসুরদের রাজা বলির ঋষি দীর্ঘতমের মাধ্যমে তাঁর স্ত্রী সুদেষ্ণার পাঁচ পুত্র ছিল। অঙ্গ, বঙ্গ, কলিঙ্গ, পুন্ড্র এবং সুমহ নামে পাঁচ পুত্র ।তারা ভারতীয় উপমহাদেশের পূর্ব অঞ্চলে একই নামের পাঁচটি রাজ্য খুঁজে পেয়েছিলেন। প্রাচীন যুগে ভাগীরথী, পদ্মা এবং মধুমতির মধ্যে বদ্বীপ অঞ্চল নিয়ে বঙ্গ যথাযথভাবে গঠিত ছিল। তবে পরবর্তীকালে সেই অঞ্চলগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল যা বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত। ভারতে তাদের নিজেদের বাঙালি হিসাবে চিহ্নিত করার ঝোঁক ও বাংলাদেশে থাকাকালীন তাদের হিন্দু হিসাবে পরিচয় দেওয়ার প্রবণতা রয়েছে। বৈশ্বিক প্রসঙ্গে, ভারতীয় বাঙালি এবং বাংলাদেশী হিন্দু পদগুলি যথাক্রমে ব্যবহৃত হয়। ভারতে বাঙালি সাধারণত বাঙালি হিন্দুদের বোঝায়। অন্যান্যরা সাধারণত 'অবাঙালি' হিসাবে চিহ্নিত। এটি এমন একটি শব্দ যা সাধারণভাবে হিন্দু জনগণকে বোঝায় যাঁরা বাংলা ভাষী নন। তবে কখনও কখনও হিন্দি ভাষী জনসংখ্যা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। | বেঙ্গল শব্দটি কোন বাংলা শব্দ থেকে এসেছে? | {
"answer_start": [
179,
179
],
"text": [
"বঙ্গ",
"বঙ্গ"
]
} |
bn_wiki_1377_02 | বাঙালি হিন্দু | বাংলা শব্দ থেকে এসেছে বাঙালি শব্দ। ইংরেজিতে বেঙ্গলি বলতে বাঙালিদের জনগণের পাশাপাশি ভাষাকে ও বোঝায়। ইংরেজি শব্দ বেঙ্গল দিয়ে এই অঞ্চলটিকে বোঝানো হয়েছে। যা শেষ পর্যন্ত বাংলা শব্দ বঙ্গ থেকে উদ্ভূত হয়েছে ।যা পূর্ব ভারতের পাঁচটি ঐতিহাসিক রাজ্যের মধ্যে একটি ছিল। হরিবংশের মতে,অসুরদের রাজা বলির ঋষি দীর্ঘতমের মাধ্যমে তাঁর স্ত্রী সুদেষ্ণার পাঁচ পুত্র ছিল। অঙ্গ, বঙ্গ, কলিঙ্গ, পুন্ড্র এবং সুমহ নামে পাঁচ পুত্র ।তারা ভারতীয় উপমহাদেশের পূর্ব অঞ্চলে একই নামের পাঁচটি রাজ্য খুঁজে পেয়েছিলেন। প্রাচীন যুগে ভাগীরথী, পদ্মা এবং মধুমতির মধ্যে বদ্বীপ অঞ্চল নিয়ে বঙ্গ যথাযথভাবে গঠিত ছিল। তবে পরবর্তীকালে সেই অঞ্চলগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল যা বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত। ভারতে তাদের নিজেদের বাঙালি হিসাবে চিহ্নিত করার ঝোঁক ও বাংলাদেশে থাকাকালীন তাদের হিন্দু হিসাবে পরিচয় দেওয়ার প্রবণতা রয়েছে। বৈশ্বিক প্রসঙ্গে, ভারতীয় বাঙালি এবং বাংলাদেশী হিন্দু পদগুলি যথাক্রমে ব্যবহৃত হয়। ভারতে বাঙালি সাধারণত বাঙালি হিন্দুদের বোঝায়। অন্যান্যরা সাধারণত 'অবাঙালি' হিসাবে চিহ্নিত। এটি এমন একটি শব্দ যা সাধারণভাবে হিন্দু জনগণকে বোঝায় যাঁরা বাংলা ভাষী নন। তবে কখনও কখনও হিন্দি ভাষী জনসংখ্যা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। | পূর্ব ভারতের কয়টি ঐতিহাসিক রাজ্য ছিল? | {
"answer_start": [
220,
220
],
"text": [
"পাঁচটি",
"পাঁচটি"
]
} |
bn_wiki_1377_05 | বাঙালি হিন্দু | বাংলা শব্দ থেকে এসেছে বাঙালি শব্দ। ইংরেজিতে বেঙ্গলি বলতে বাঙালিদের জনগণের পাশাপাশি ভাষাকে ও বোঝায়। ইংরেজি শব্দ বেঙ্গল দিয়ে এই অঞ্চলটিকে বোঝানো হয়েছে। যা শেষ পর্যন্ত বাংলা শব্দ বঙ্গ থেকে উদ্ভূত হয়েছে ।যা পূর্ব ভারতের পাঁচটি ঐতিহাসিক রাজ্যের মধ্যে একটি ছিল। হরিবংশের মতে,অসুরদের রাজা বলির ঋষি দীর্ঘতমের মাধ্যমে তাঁর স্ত্রী সুদেষ্ণার পাঁচ পুত্র ছিল। অঙ্গ, বঙ্গ, কলিঙ্গ, পুন্ড্র এবং সুমহ নামে পাঁচ পুত্র ।তারা ভারতীয় উপমহাদেশের পূর্ব অঞ্চলে একই নামের পাঁচটি রাজ্য খুঁজে পেয়েছিলেন। প্রাচীন যুগে ভাগীরথী, পদ্মা এবং মধুমতির মধ্যে বদ্বীপ অঞ্চল নিয়ে বঙ্গ যথাযথভাবে গঠিত ছিল। তবে পরবর্তীকালে সেই অঞ্চলগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল যা বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত। ভারতে তাদের নিজেদের বাঙালি হিসাবে চিহ্নিত করার ঝোঁক ও বাংলাদেশে থাকাকালীন তাদের হিন্দু হিসাবে পরিচয় দেওয়ার প্রবণতা রয়েছে। বৈশ্বিক প্রসঙ্গে, ভারতীয় বাঙালি এবং বাংলাদেশী হিন্দু পদগুলি যথাক্রমে ব্যবহৃত হয়। ভারতে বাঙালি সাধারণত বাঙালি হিন্দুদের বোঝায়। অন্যান্যরা সাধারণত 'অবাঙালি' হিসাবে চিহ্নিত। এটি এমন একটি শব্দ যা সাধারণভাবে হিন্দু জনগণকে বোঝায় যাঁরা বাংলা ভাষী নন। তবে কখনও কখনও হিন্দি ভাষী জনসংখ্যা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। | ১৯৬৪ সালের পূর্ব পাকিস্তান দাঙ্গার সময় আনুমানিক কত জন হিন্দু বাঙালি ভারতে চলে যায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1382_02 | ইউক্রেনে বৌদ্ধধর্ম | যদিও বৌদ্ধধর্মের দাবিদার কাল্মিকদের সাথে ইউক্রেনীয় কস্যাকদের নিয়মিত যোগাযোগের কারণে ইউক্রেনে বহু আগে থেকেই বৌদ্ধধর্ম পরিচিত ছিল তা সত্ত্বেও, ইউক্রেনীয় সাংস্কৃতিক ও বৈজ্ঞানিক বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে বৌদ্ধধর্মের দার্শনিক এবং নৈতিক দিকগুলির প্রতি আগ্রহ দেখা দেয়। ১৯ শতকের আগে নয়। সোভিয়েত যুগে বৌদ্ধধর্মের সাথে ঘনিষ্ঠ পরিচিতি বাধাগ্রস্ত হয়েছিল, যখন সোভিয়েত মতাদর্শ থেকে ভিন্ন ধর্মীয় শিক্ষার প্রতি কোনো আগ্রহ নিপীড়িত হয়েছিল। ফলস্বরূপ, এই ধরনের আগ্রহ সম্পূর্ণরূপে সন্তুষ্ট হতে পারে না এবং তদ্ব্যতীত, নির্দিষ্ট সংস্থাগুলিতে বৃদ্ধি পায়। অতএব, বৌদ্ধধর্মের উপর প্রথম খোলা পদ্ধতিগত বক্তৃতা, বৌদ্ধ অধ্যয়নের উপর বক্তৃতা এবং পাঠ, ১৯৮৯ সালের, যখন সোভিয়েত ব্যবস্থার রাজনৈতিক ও আদর্শিক চাপ যথেষ্ট হ্রাস করা হয়েছিল। সেই সময়ে প্রথম বৌদ্ধ শিক্ষা ইউক্রেনে সংঘটিত হয়েছিল, এবং বৌদ্ধ ধর্মের প্রথম ধর্মনিরপেক্ষ অনুসারীরা আবির্ভূত হয়েছিল, তারা তিনটি রত্ন-এ বৌদ্ধ আশ্রয় নিয়েছিল: বুদ্ধ, শিক্ষা (ধর্ম) এবং সম্প্রদায় (সংঘ)। | কোন যুগে বৌদ্ধধর্মের সাথে ঘনিষ্ঠ পরিচিতি বাধাগ্রস্ত হয়েছিল? | {
"answer_start": [
278,
278
],
"text": [
"সোভিয়েত",
"সোভিয়েত"
]
} |
bn_wiki_1382_03 | ইউক্রেনে বৌদ্ধধর্ম | যদিও বৌদ্ধধর্মের দাবিদার কাল্মিকদের সাথে ইউক্রেনীয় কস্যাকদের নিয়মিত যোগাযোগের কারণে ইউক্রেনে বহু আগে থেকেই বৌদ্ধধর্ম পরিচিত ছিল তা সত্ত্বেও, ইউক্রেনীয় সাংস্কৃতিক ও বৈজ্ঞানিক বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে বৌদ্ধধর্মের দার্শনিক এবং নৈতিক দিকগুলির প্রতি আগ্রহ দেখা দেয়। ১৯ শতকের আগে নয়। সোভিয়েত যুগে বৌদ্ধধর্মের সাথে ঘনিষ্ঠ পরিচিতি বাধাগ্রস্ত হয়েছিল, যখন সোভিয়েত মতাদর্শ থেকে ভিন্ন ধর্মীয় শিক্ষার প্রতি কোনো আগ্রহ নিপীড়িত হয়েছিল। ফলস্বরূপ, এই ধরনের আগ্রহ সম্পূর্ণরূপে সন্তুষ্ট হতে পারে না এবং তদ্ব্যতীত, নির্দিষ্ট সংস্থাগুলিতে বৃদ্ধি পায়। অতএব, বৌদ্ধধর্মের উপর প্রথম খোলা পদ্ধতিগত বক্তৃতা, বৌদ্ধ অধ্যয়নের উপর বক্তৃতা এবং পাঠ, ১৯৮৯ সালের, যখন সোভিয়েত ব্যবস্থার রাজনৈতিক ও আদর্শিক চাপ যথেষ্ট হ্রাস করা হয়েছিল। সেই সময়ে প্রথম বৌদ্ধ শিক্ষা ইউক্রেনে সংঘটিত হয়েছিল, এবং বৌদ্ধ ধর্মের প্রথম ধর্মনিরপেক্ষ অনুসারীরা আবির্ভূত হয়েছিল, তারা তিনটি রত্ন-এ বৌদ্ধ আশ্রয় নিয়েছিল: বুদ্ধ, শিক্ষা (ধর্ম) এবং সম্প্রদায় (সংঘ)। | কখন প্রথম বৌদ্ধ শিক্ষা ইউক্রেনে সংঘটিত হয়েছিল? | {
"answer_start": [
625,
625
],
"text": [
"১৯৮৯ সালের, যখন সোভিয়েত ব্যবস্থার রাজনৈতিক ও আদর্শিক চাপ যথেষ্ট হ্রাস করা হয়েছিল",
"১৯৮৯ সালের, যখন সোভিয়েত ব্যবস্থার রাজনৈতিক ও আদর্শিক চাপ যথেষ্ট হ্রাস করা হয়েছিল"
]
} |
bn_wiki_1382_05 | ইউক্রেনে বৌদ্ধধর্ম | যদিও বৌদ্ধধর্মের দাবিদার কাল্মিকদের সাথে ইউক্রেনীয় কস্যাকদের নিয়মিত যোগাযোগের কারণে ইউক্রেনে বহু আগে থেকেই বৌদ্ধধর্ম পরিচিত ছিল তা সত্ত্বেও, ইউক্রেনীয় সাংস্কৃতিক ও বৈজ্ঞানিক বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে বৌদ্ধধর্মের দার্শনিক এবং নৈতিক দিকগুলির প্রতি আগ্রহ দেখা দেয়। ১৯ শতকের আগে নয়। সোভিয়েত যুগে বৌদ্ধধর্মের সাথে ঘনিষ্ঠ পরিচিতি বাধাগ্রস্ত হয়েছিল, যখন সোভিয়েত মতাদর্শ থেকে ভিন্ন ধর্মীয় শিক্ষার প্রতি কোনো আগ্রহ নিপীড়িত হয়েছিল। ফলস্বরূপ, এই ধরনের আগ্রহ সম্পূর্ণরূপে সন্তুষ্ট হতে পারে না এবং তদ্ব্যতীত, নির্দিষ্ট সংস্থাগুলিতে বৃদ্ধি পায়। অতএব, বৌদ্ধধর্মের উপর প্রথম খোলা পদ্ধতিগত বক্তৃতা, বৌদ্ধ অধ্যয়নের উপর বক্তৃতা এবং পাঠ, ১৯৮৯ সালের, যখন সোভিয়েত ব্যবস্থার রাজনৈতিক ও আদর্শিক চাপ যথেষ্ট হ্রাস করা হয়েছিল। সেই সময়ে প্রথম বৌদ্ধ শিক্ষা ইউক্রেনে সংঘটিত হয়েছিল, এবং বৌদ্ধ ধর্মের প্রথম ধর্মনিরপেক্ষ অনুসারীরা আবির্ভূত হয়েছিল, তারা তিনটি রত্ন-এ বৌদ্ধ আশ্রয় নিয়েছিল: বুদ্ধ, শিক্ষা (ধর্ম) এবং সম্প্রদায় (সংঘ)। | বৃহত্তম সম্প্রদায় এবং গোষ্ঠীগুলি বৌদ্ধধর্মের কোন ঐতিহ্যের অন্তর্গত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0061_01 | আলফা ক্ষয় | আলফা ক্ষয় হল এক ধরনের তেজস্ক্রিয় ক্ষয় যেখানে একটি পারমাণবিক নিউক্লিয়াস একটি আলফা কণা (হিলিয়াম নিউক্লিয়াস) নির্গত করে এবং তার ফলে অন্য 'পারমাণবিক নিউক্লিয়াস'এ 'ক্ষয়প্রাপ্ত' বা রূপান্তরিত হয়, ক্ষয়ের পর আণবিক ভর সংখ্যা চার কমে যায় এবং পারমাণবিক সংখ্যা দুই কমে যায়। একটি আলফা কণা একটি হিলিয়াম-৪ পরমাণুর নিউক্লিয়াসের সমান, যা দুটি প্রোটন এবং দুটি নিউট্রন নিয়ে গঠিত। এর বৈদ্যুতিক আধান দুটি ইলেকট্রনের বৈদ্যুতিক আধানের (২ই) সমান এবং ভর ৪ একক। উদাহরণস্বরূপ, ইউরেনিয়াম-২৩৮ ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে থোরিয়াম-২৩৪এ পরিবর্তিত হয়। আলফা কণাগুলির আধান ২ই। কিন্তু পারমাণবিক সমীকরণগুলি, রীতি অনুযায়ী, শুধু পারমাণবিক বিক্রিয়া বর্ণনা করে, তাই আধান সাধারণত দেখানো হয় না।
আলফা কণার ক্ষয় সাধারণত ভারী নিউক্লাইডগুলিতেই ঘটে। তত্ত্বগতভাবে, নিকেল (উপাদান ২৮) এর চেয়ে কিছুটা ভারী নিউক্লিয়াসে এই ক্ষয় ঘটতে পারে। ভারি অস্থিতিশীল নিউক্লাইডগুলি স্বতঃস্ফূর্ত বিভাজন-প্রক্রিয়ার দিকে এগোয়। বাস্তবক্ষেত্রে দেখা গেছে, নিকেলের চেয়ে বেশ ভারী নিউক্লাইড গুলিতেই শুধুমাত্র এই পদ্ধতিতে ক্ষয় হয়। সবচেয়ে হালকা আলফা নির্গমনকারী পদার্থটি হল টেলুরিয়াম (উপাদান ৫২) এর সমস্থানিক (ভর সংখ্যা ১০৪-১০৯)। ব্যতিক্রমীভাবে, বেরিলিয়াম-৮ দুটি আলফা কণা নির্গত করে। | ক্ষয়ের পর আণবিক ভর সংখ্যা কত কমে যায়? | {
"answer_start": [
226,
226
],
"text": [
"চার",
"চার"
]
} |
bn_wiki_0061_04 | আলফা ক্ষয় | আলফা ক্ষয় হল এক ধরনের তেজস্ক্রিয় ক্ষয় যেখানে একটি পারমাণবিক নিউক্লিয়াস একটি আলফা কণা (হিলিয়াম নিউক্লিয়াস) নির্গত করে এবং তার ফলে অন্য 'পারমাণবিক নিউক্লিয়াস'এ 'ক্ষয়প্রাপ্ত' বা রূপান্তরিত হয়, ক্ষয়ের পর আণবিক ভর সংখ্যা চার কমে যায় এবং পারমাণবিক সংখ্যা দুই কমে যায়। একটি আলফা কণা একটি হিলিয়াম-৪ পরমাণুর নিউক্লিয়াসের সমান, যা দুটি প্রোটন এবং দুটি নিউট্রন নিয়ে গঠিত। এর বৈদ্যুতিক আধান দুটি ইলেকট্রনের বৈদ্যুতিক আধানের (২ই) সমান এবং ভর ৪ একক। উদাহরণস্বরূপ, ইউরেনিয়াম-২৩৮ ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে থোরিয়াম-২৩৪এ পরিবর্তিত হয়। আলফা কণাগুলির আধান ২ই। কিন্তু পারমাণবিক সমীকরণগুলি, রীতি অনুযায়ী, শুধু পারমাণবিক বিক্রিয়া বর্ণনা করে, তাই আধান সাধারণত দেখানো হয় না।
আলফা কণার ক্ষয় সাধারণত ভারী নিউক্লাইডগুলিতেই ঘটে। তত্ত্বগতভাবে, নিকেল (উপাদান ২৮) এর চেয়ে কিছুটা ভারী নিউক্লিয়াসে এই ক্ষয় ঘটতে পারে। ভারি অস্থিতিশীল নিউক্লাইডগুলি স্বতঃস্ফূর্ত বিভাজন-প্রক্রিয়ার দিকে এগোয়। বাস্তবক্ষেত্রে দেখা গেছে, নিকেলের চেয়ে বেশ ভারী নিউক্লাইড গুলিতেই শুধুমাত্র এই পদ্ধতিতে ক্ষয় হয়। সবচেয়ে হালকা আলফা নির্গমনকারী পদার্থটি হল টেলুরিয়াম (উপাদান ৫২) এর সমস্থানিক (ভর সংখ্যা ১০৪-১০৯)। ব্যতিক্রমীভাবে, বেরিলিয়াম-৮ দুটি আলফা কণা নির্গত করে। | ইউরেনিয়াম-২৩৮ ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে কিসে পরিবর্তিত হয় কেন? | {
"answer_start": [
498,
465
],
"text": [
"থোরিয়াম-২৩৪",
"ইউরেনিয়াম-২৩৮ ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে থোরিয়াম-২৩৪এ পরিবর্তিত হয়"
]
} |
bn_wiki_0061_05 | আলফা ক্ষয় | আলফা ক্ষয় হল এক ধরনের তেজস্ক্রিয় ক্ষয় যেখানে একটি পারমাণবিক নিউক্লিয়াস একটি আলফা কণা (হিলিয়াম নিউক্লিয়াস) নির্গত করে এবং তার ফলে অন্য 'পারমাণবিক নিউক্লিয়াস'এ 'ক্ষয়প্রাপ্ত' বা রূপান্তরিত হয়, ক্ষয়ের পর আণবিক ভর সংখ্যা চার কমে যায় এবং পারমাণবিক সংখ্যা দুই কমে যায়। একটি আলফা কণা একটি হিলিয়াম-৪ পরমাণুর নিউক্লিয়াসের সমান, যা দুটি প্রোটন এবং দুটি নিউট্রন নিয়ে গঠিত। এর বৈদ্যুতিক আধান দুটি ইলেকট্রনের বৈদ্যুতিক আধানের (২ই) সমান এবং ভর ৪ একক। উদাহরণস্বরূপ, ইউরেনিয়াম-২৩৮ ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে থোরিয়াম-২৩৪এ পরিবর্তিত হয়। আলফা কণাগুলির আধান ২ই। কিন্তু পারমাণবিক সমীকরণগুলি, রীতি অনুযায়ী, শুধু পারমাণবিক বিক্রিয়া বর্ণনা করে, তাই আধান সাধারণত দেখানো হয় না।
আলফা কণার ক্ষয় সাধারণত ভারী নিউক্লাইডগুলিতেই ঘটে। তত্ত্বগতভাবে, নিকেল (উপাদান ২৮) এর চেয়ে কিছুটা ভারী নিউক্লিয়াসে এই ক্ষয় ঘটতে পারে। ভারি অস্থিতিশীল নিউক্লাইডগুলি স্বতঃস্ফূর্ত বিভাজন-প্রক্রিয়ার দিকে এগোয়। বাস্তবক্ষেত্রে দেখা গেছে, নিকেলের চেয়ে বেশ ভারী নিউক্লাইড গুলিতেই শুধুমাত্র এই পদ্ধতিতে ক্ষয় হয়। সবচেয়ে হালকা আলফা নির্গমনকারী পদার্থটি হল টেলুরিয়াম (উপাদান ৫২) এর সমস্থানিক (ভর সংখ্যা ১০৪-১০৯)। ব্যতিক্রমীভাবে, বেরিলিয়াম-৮ দুটি আলফা কণা নির্গত করে। | আলফা কণার ক্ষয় সাধারণত কিসে ঘটে? | {
"answer_start": [
688,
688
],
"text": [
"ভারী নিউক্লাইডগুলিতেই",
"ভারী নিউক্লাইডগুলিতেই ঘটে"
]
} |
bn_wiki_2993_01 | জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র | জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র (নভেম্বর ১১, ১৯১১ - অক্টোবর ২৬, ১৯৭৭; বঙ্গাব্দ অগ্রহায়ণ ৪, ১৩১৮ - কার্তিক ১১, ১৩৮৪) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, লেখক, গায়ক। তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃতদের মধ্যে অন্যতম।
তিনি বাংলার একজন প্রখ্যাত কবি ও গায়ক। তিনি অনেক উদ্দীপনামূলক দেশপ্রেমের গান লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। সংগীতের শিক্ষক হিসেবেও তিনি খ্যাতিমান। তিনি একাধারে অনেক কাজ করে গেছেন। প্রবাদ-প্রতিম ঋত্বিক ঘটক এর ছবি 'মেঘে ঢাকা তারাʼ র তিনিই ছিলেন সংগীত পরিচালক। মনফকিরা এর প্রকাশিত বই 'জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র লিখন সমগ্র ১ এর মুখবন্ধ থেকেই তার সম্বন্ধে লেখা তুলে। তার বিখ্যাত প্রবন্ধ ও কবিতাগুলির মধ্যে বটুকদা ও ঘাসফুল বেশি পরিচিত।
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রযত্নে বিশ শতকের তিরিশের দশকের শেষে ভারতীয় সংস্কৃতিতে গণচেতনার বিকাশ সৃষ্টিশীল কিছু মানুষজনকে ভিন্ন এক জীবনভাবনায় প্রাণিত করেছিল। আর তার জেরেই গণজীবনের বিভিন্ন স্তরকে বহুমাত্রিক আলোয় ও সফলতায় তারা প্রকাশ করতে পেরেছিলেন। আজও তা আমাদের হৃদয়। মন ও চেতনাকে ছুয়ে যায়। তাদের মধ্যে অনেকে আজ আর জীবিত নেই, শরীরী মৃত্যুর আগেই অনেকের মৃত্যু । হয়েছিল মনেরঅনেকে। থেমে গিয়েছিলেন অবসাদে। যে গুটিকয়েক মানুষ কোন দিন থামেন নি, মন যাদের বরাবর সজাগ ও সচেতন ছিল, ঐ বিশ্বাসে ও অনুভবে। যাঁরা জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে নিয়েছিলেন তাদের কৃত্যআমৃত্যু যাঁরা পথ হেঁটেছেন, হেঁটেছেন মাথা উঁচু করে জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র তাদের একজন।
তিনি ১৯৭৭ সালের ২৬শে অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।
| অনেক উদ্দীপনামূলক দেশপ্রেমের গান লিখে বিখ্যাত হয়েছেন কে ? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র",
"জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র"
]
} |
bn_wiki_2993_02 | জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র | জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র (নভেম্বর ১১, ১৯১১ - অক্টোবর ২৬, ১৯৭৭; বঙ্গাব্দ অগ্রহায়ণ ৪, ১৩১৮ - কার্তিক ১১, ১৩৮৪) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, লেখক, গায়ক। তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃতদের মধ্যে অন্যতম।
তিনি বাংলার একজন প্রখ্যাত কবি ও গায়ক। তিনি অনেক উদ্দীপনামূলক দেশপ্রেমের গান লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। সংগীতের শিক্ষক হিসেবেও তিনি খ্যাতিমান। তিনি একাধারে অনেক কাজ করে গেছেন। প্রবাদ-প্রতিম ঋত্বিক ঘটক এর ছবি 'মেঘে ঢাকা তারাʼ র তিনিই ছিলেন সংগীত পরিচালক। মনফকিরা এর প্রকাশিত বই 'জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র লিখন সমগ্র ১ এর মুখবন্ধ থেকেই তার সম্বন্ধে লেখা তুলে। তার বিখ্যাত প্রবন্ধ ও কবিতাগুলির মধ্যে বটুকদা ও ঘাসফুল বেশি পরিচিত।
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রযত্নে বিশ শতকের তিরিশের দশকের শেষে ভারতীয় সংস্কৃতিতে গণচেতনার বিকাশ সৃষ্টিশীল কিছু মানুষজনকে ভিন্ন এক জীবনভাবনায় প্রাণিত করেছিল। আর তার জেরেই গণজীবনের বিভিন্ন স্তরকে বহুমাত্রিক আলোয় ও সফলতায় তারা প্রকাশ করতে পেরেছিলেন। আজও তা আমাদের হৃদয়। মন ও চেতনাকে ছুয়ে যায়। তাদের মধ্যে অনেকে আজ আর জীবিত নেই, শরীরী মৃত্যুর আগেই অনেকের মৃত্যু । হয়েছিল মনেরঅনেকে। থেমে গিয়েছিলেন অবসাদে। যে গুটিকয়েক মানুষ কোন দিন থামেন নি, মন যাদের বরাবর সজাগ ও সচেতন ছিল, ঐ বিশ্বাসে ও অনুভবে। যাঁরা জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে নিয়েছিলেন তাদের কৃত্যআমৃত্যু যাঁরা পথ হেঁটেছেন, হেঁটেছেন মাথা উঁচু করে জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র তাদের একজন।
তিনি ১৯৭৭ সালের ২৬শে অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।
| শরীরী মৃত্যুর আগেই অনেকের মৃত্যু অর্থ কী ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2993_03 | জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র | জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র (নভেম্বর ১১, ১৯১১ - অক্টোবর ২৬, ১৯৭৭; বঙ্গাব্দ অগ্রহায়ণ ৪, ১৩১৮ - কার্তিক ১১, ১৩৮৪) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, লেখক, গায়ক। তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃতদের মধ্যে অন্যতম।
তিনি বাংলার একজন প্রখ্যাত কবি ও গায়ক। তিনি অনেক উদ্দীপনামূলক দেশপ্রেমের গান লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। সংগীতের শিক্ষক হিসেবেও তিনি খ্যাতিমান। তিনি একাধারে অনেক কাজ করে গেছেন। প্রবাদ-প্রতিম ঋত্বিক ঘটক এর ছবি 'মেঘে ঢাকা তারাʼ র তিনিই ছিলেন সংগীত পরিচালক। মনফকিরা এর প্রকাশিত বই 'জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র লিখন সমগ্র ১ এর মুখবন্ধ থেকেই তার সম্বন্ধে লেখা তুলে। তার বিখ্যাত প্রবন্ধ ও কবিতাগুলির মধ্যে বটুকদা ও ঘাসফুল বেশি পরিচিত।
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রযত্নে বিশ শতকের তিরিশের দশকের শেষে ভারতীয় সংস্কৃতিতে গণচেতনার বিকাশ সৃষ্টিশীল কিছু মানুষজনকে ভিন্ন এক জীবনভাবনায় প্রাণিত করেছিল। আর তার জেরেই গণজীবনের বিভিন্ন স্তরকে বহুমাত্রিক আলোয় ও সফলতায় তারা প্রকাশ করতে পেরেছিলেন। আজও তা আমাদের হৃদয়। মন ও চেতনাকে ছুয়ে যায়। তাদের মধ্যে অনেকে আজ আর জীবিত নেই, শরীরী মৃত্যুর আগেই অনেকের মৃত্যু । হয়েছিল মনেরঅনেকে। থেমে গিয়েছিলেন অবসাদে। যে গুটিকয়েক মানুষ কোন দিন থামেন নি, মন যাদের বরাবর সজাগ ও সচেতন ছিল, ঐ বিশ্বাসে ও অনুভবে। যাঁরা জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে নিয়েছিলেন তাদের কৃত্যআমৃত্যু যাঁরা পথ হেঁটেছেন, হেঁটেছেন মাথা উঁচু করে জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র তাদের একজন।
তিনি ১৯৭৭ সালের ২৬শে অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।
| ১৯৭৭ সালের ২৬শে অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন কে ? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র",
"জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র"
]
} |
bn_wiki_2993_04 | জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র | জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র (নভেম্বর ১১, ১৯১১ - অক্টোবর ২৬, ১৯৭৭; বঙ্গাব্দ অগ্রহায়ণ ৪, ১৩১৮ - কার্তিক ১১, ১৩৮৪) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, লেখক, গায়ক। তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃতদের মধ্যে অন্যতম।
তিনি বাংলার একজন প্রখ্যাত কবি ও গায়ক। তিনি অনেক উদ্দীপনামূলক দেশপ্রেমের গান লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। সংগীতের শিক্ষক হিসেবেও তিনি খ্যাতিমান। তিনি একাধারে অনেক কাজ করে গেছেন। প্রবাদ-প্রতিম ঋত্বিক ঘটক এর ছবি 'মেঘে ঢাকা তারাʼ র তিনিই ছিলেন সংগীত পরিচালক। মনফকিরা এর প্রকাশিত বই 'জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র লিখন সমগ্র ১ এর মুখবন্ধ থেকেই তার সম্বন্ধে লেখা তুলে। তার বিখ্যাত প্রবন্ধ ও কবিতাগুলির মধ্যে বটুকদা ও ঘাসফুল বেশি পরিচিত।
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রযত্নে বিশ শতকের তিরিশের দশকের শেষে ভারতীয় সংস্কৃতিতে গণচেতনার বিকাশ সৃষ্টিশীল কিছু মানুষজনকে ভিন্ন এক জীবনভাবনায় প্রাণিত করেছিল। আর তার জেরেই গণজীবনের বিভিন্ন স্তরকে বহুমাত্রিক আলোয় ও সফলতায় তারা প্রকাশ করতে পেরেছিলেন। আজও তা আমাদের হৃদয়। মন ও চেতনাকে ছুয়ে যায়। তাদের মধ্যে অনেকে আজ আর জীবিত নেই, শরীরী মৃত্যুর আগেই অনেকের মৃত্যু । হয়েছিল মনেরঅনেকে। থেমে গিয়েছিলেন অবসাদে। যে গুটিকয়েক মানুষ কোন দিন থামেন নি, মন যাদের বরাবর সজাগ ও সচেতন ছিল, ঐ বিশ্বাসে ও অনুভবে। যাঁরা জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে নিয়েছিলেন তাদের কৃত্যআমৃত্যু যাঁরা পথ হেঁটেছেন, হেঁটেছেন মাথা উঁচু করে জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র তাদের একজন।
তিনি ১৯৭৭ সালের ২৬শে অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।
| বাংলার একজন প্রখ্যাত কবি ও গায়ক ছিলেন ? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র",
"জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র"
]
} |
bn_wiki_2993_05 | জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র | জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র (নভেম্বর ১১, ১৯১১ - অক্টোবর ২৬, ১৯৭৭; বঙ্গাব্দ অগ্রহায়ণ ৪, ১৩১৮ - কার্তিক ১১, ১৩৮৪) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, লেখক, গায়ক। তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃতদের মধ্যে অন্যতম।
তিনি বাংলার একজন প্রখ্যাত কবি ও গায়ক। তিনি অনেক উদ্দীপনামূলক দেশপ্রেমের গান লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। সংগীতের শিক্ষক হিসেবেও তিনি খ্যাতিমান। তিনি একাধারে অনেক কাজ করে গেছেন। প্রবাদ-প্রতিম ঋত্বিক ঘটক এর ছবি 'মেঘে ঢাকা তারাʼ র তিনিই ছিলেন সংগীত পরিচালক। মনফকিরা এর প্রকাশিত বই 'জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র লিখন সমগ্র ১ এর মুখবন্ধ থেকেই তার সম্বন্ধে লেখা তুলে। তার বিখ্যাত প্রবন্ধ ও কবিতাগুলির মধ্যে বটুকদা ও ঘাসফুল বেশি পরিচিত।
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রযত্নে বিশ শতকের তিরিশের দশকের শেষে ভারতীয় সংস্কৃতিতে গণচেতনার বিকাশ সৃষ্টিশীল কিছু মানুষজনকে ভিন্ন এক জীবনভাবনায় প্রাণিত করেছিল। আর তার জেরেই গণজীবনের বিভিন্ন স্তরকে বহুমাত্রিক আলোয় ও সফলতায় তারা প্রকাশ করতে পেরেছিলেন। আজও তা আমাদের হৃদয়। মন ও চেতনাকে ছুয়ে যায়। তাদের মধ্যে অনেকে আজ আর জীবিত নেই, শরীরী মৃত্যুর আগেই অনেকের মৃত্যু । হয়েছিল মনেরঅনেকে। থেমে গিয়েছিলেন অবসাদে। যে গুটিকয়েক মানুষ কোন দিন থামেন নি, মন যাদের বরাবর সজাগ ও সচেতন ছিল, ঐ বিশ্বাসে ও অনুভবে। যাঁরা জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে নিয়েছিলেন তাদের কৃত্যআমৃত্যু যাঁরা পথ হেঁটেছেন, হেঁটেছেন মাথা উঁচু করে জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র তাদের একজন।
তিনি ১৯৭৭ সালের ২৬শে অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।
| জ্যোতিরিন্দ্রনাথ মৈত্র জন্মসাল কত ? | {
"answer_start": [
36,
36
],
"text": [
"১৯১১",
"১৯১১"
]
} |
bn_wiki_2290_01 | ড্রাগন বল | ড্রাগন বল একটি জাপানি ধারাবাহিক মাঙ্গা (কামিকস্) । ১৯৮৪ সালে আকিরা তোরিয়ামা দ্বারা এটি প্রথম রচনা শুরু হয়। এই কামিকটি শোনেন জাম্প নামক সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনে ১৯৮৪ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত করা হয়েছে। পরবর্তী কালে ৫১৯ বিশিষ্ট পরিচ্ছেদ শুএইশার মধ্যে ৪২ তানকোবোন খণ্ডে প্রকাশ করা হয়।
চীনা লোক উপন্যাস প্রাশ্চাত্ত্য দেশে যাত্রা দ্বারা অনুপ্রেরিত, এইটি গোকুর শৈশব থেকে সাবালকত্বর মধ্য দিয়ে অভিযান অনুসরণ করে যা মার্শাল আর্টের শিক্ষা দেওয়া। সে ড্রাগন বল নামক সাত রহস্যজনক গোলক আকৃতির বলের অনুসন্ধানে বিশ্ব ভ্রমণ করে, যেটি একটি ইচ্ছা পূর্ণকারী ড্রাগন ছিল। যে কেবলমাত্র একটি ইচ্ছা পূরণ করতে পারে। পরবর্তীতে গোকু হয়ে উঠে পৃথিবীর রক্ষক, বিভিন্ন মার্শাল আর্ট শিক্ষকদের কাছে থেকে বিভিন্ন সময় সে মার্শাল আর্ট শিখে। তার বন্ধুরাও তার সাথে এ রোমাঞ্চকর ভ্রমণে থাকে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দুষ্ট লোকের সাথে লড়াই আর ড্রাগন বল খোজার সব রোমাঞ্চকর অভিযানের মাধ্যমেই চলতে থাকে গোকু ও তার বন্ধুদের জীবন। ড্রাগন বলের অনেকগুলো সিরিজ ও মুভি আছে। সিরিজ গুলো হল ড্রাগন বল, ড্রাগন বল জি, ড্রাগন বল জিটি, ড্রাগন বল সুপার। এছাড়াও পরবর্তীতে ড্রাগন বল জি-কে কেন্দ্র করে বেশ কিছু ভিডিও গেমসও নির্মাণ করা হয়। | ড্রাগন বল কী? | {
"answer_start": [
10,
10
],
"text": [
"একটি জাপানি ধারাবাহিক মাঙ্গা (কামিকস্) ",
"একটি জাপানি ধারাবাহিক মাঙ্গা (কামিকস্) "
]
} |
bn_wiki_2290_02 | ড্রাগন বল | ড্রাগন বল একটি জাপানি ধারাবাহিক মাঙ্গা (কামিকস্) । ১৯৮৪ সালে আকিরা তোরিয়ামা দ্বারা এটি প্রথম রচনা শুরু হয়। এই কামিকটি শোনেন জাম্প নামক সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনে ১৯৮৪ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত করা হয়েছে। পরবর্তী কালে ৫১৯ বিশিষ্ট পরিচ্ছেদ শুএইশার মধ্যে ৪২ তানকোবোন খণ্ডে প্রকাশ করা হয়।
চীনা লোক উপন্যাস প্রাশ্চাত্ত্য দেশে যাত্রা দ্বারা অনুপ্রেরিত, এইটি গোকুর শৈশব থেকে সাবালকত্বর মধ্য দিয়ে অভিযান অনুসরণ করে যা মার্শাল আর্টের শিক্ষা দেওয়া। সে ড্রাগন বল নামক সাত রহস্যজনক গোলক আকৃতির বলের অনুসন্ধানে বিশ্ব ভ্রমণ করে, যেটি একটি ইচ্ছা পূর্ণকারী ড্রাগন ছিল। যে কেবলমাত্র একটি ইচ্ছা পূরণ করতে পারে। পরবর্তীতে গোকু হয়ে উঠে পৃথিবীর রক্ষক, বিভিন্ন মার্শাল আর্ট শিক্ষকদের কাছে থেকে বিভিন্ন সময় সে মার্শাল আর্ট শিখে। তার বন্ধুরাও তার সাথে এ রোমাঞ্চকর ভ্রমণে থাকে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দুষ্ট লোকের সাথে লড়াই আর ড্রাগন বল খোজার সব রোমাঞ্চকর অভিযানের মাধ্যমেই চলতে থাকে গোকু ও তার বন্ধুদের জীবন। ড্রাগন বলের অনেকগুলো সিরিজ ও মুভি আছে। সিরিজ গুলো হল ড্রাগন বল, ড্রাগন বল জি, ড্রাগন বল জিটি, ড্রাগন বল সুপার। এছাড়াও পরবর্তীতে ড্রাগন বল জি-কে কেন্দ্র করে বেশ কিছু ভিডিও গেমসও নির্মাণ করা হয়। | কত সালে আকিরা তোরিয়ামা দ্বারা এটি প্রথম রচনা শুরু হয়? | {
"answer_start": [
51,
51
],
"text": [
"১৯৮৪",
"১৯৮৪"
]
} |
bn_wiki_2290_03 | ড্রাগন বল | ড্রাগন বল একটি জাপানি ধারাবাহিক মাঙ্গা (কামিকস্) । ১৯৮৪ সালে আকিরা তোরিয়ামা দ্বারা এটি প্রথম রচনা শুরু হয়। এই কামিকটি শোনেন জাম্প নামক সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনে ১৯৮৪ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত করা হয়েছে। পরবর্তী কালে ৫১৯ বিশিষ্ট পরিচ্ছেদ শুএইশার মধ্যে ৪২ তানকোবোন খণ্ডে প্রকাশ করা হয়।
চীনা লোক উপন্যাস প্রাশ্চাত্ত্য দেশে যাত্রা দ্বারা অনুপ্রেরিত, এইটি গোকুর শৈশব থেকে সাবালকত্বর মধ্য দিয়ে অভিযান অনুসরণ করে যা মার্শাল আর্টের শিক্ষা দেওয়া। সে ড্রাগন বল নামক সাত রহস্যজনক গোলক আকৃতির বলের অনুসন্ধানে বিশ্ব ভ্রমণ করে, যেটি একটি ইচ্ছা পূর্ণকারী ড্রাগন ছিল। যে কেবলমাত্র একটি ইচ্ছা পূরণ করতে পারে। পরবর্তীতে গোকু হয়ে উঠে পৃথিবীর রক্ষক, বিভিন্ন মার্শাল আর্ট শিক্ষকদের কাছে থেকে বিভিন্ন সময় সে মার্শাল আর্ট শিখে। তার বন্ধুরাও তার সাথে এ রোমাঞ্চকর ভ্রমণে থাকে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দুষ্ট লোকের সাথে লড়াই আর ড্রাগন বল খোজার সব রোমাঞ্চকর অভিযানের মাধ্যমেই চলতে থাকে গোকু ও তার বন্ধুদের জীবন। ড্রাগন বলের অনেকগুলো সিরিজ ও মুভি আছে। সিরিজ গুলো হল ড্রাগন বল, ড্রাগন বল জি, ড্রাগন বল জিটি, ড্রাগন বল সুপার। এছাড়াও পরবর্তীতে ড্রাগন বল জি-কে কেন্দ্র করে বেশ কিছু ভিডিও গেমসও নির্মাণ করা হয়। | কার দ্বারা এটি প্রথম রচনা শুরু হয়? | {
"answer_start": [
61,
61
],
"text": [
"আকিরা তোরিয়ামা",
"আকিরা তোরিয়ামা"
]
} |
bn_wiki_2290_04 | ড্রাগন বল | ড্রাগন বল একটি জাপানি ধারাবাহিক মাঙ্গা (কামিকস্) । ১৯৮৪ সালে আকিরা তোরিয়ামা দ্বারা এটি প্রথম রচনা শুরু হয়। এই কামিকটি শোনেন জাম্প নামক সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনে ১৯৮৪ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত করা হয়েছে। পরবর্তী কালে ৫১৯ বিশিষ্ট পরিচ্ছেদ শুএইশার মধ্যে ৪২ তানকোবোন খণ্ডে প্রকাশ করা হয়।
চীনা লোক উপন্যাস প্রাশ্চাত্ত্য দেশে যাত্রা দ্বারা অনুপ্রেরিত, এইটি গোকুর শৈশব থেকে সাবালকত্বর মধ্য দিয়ে অভিযান অনুসরণ করে যা মার্শাল আর্টের শিক্ষা দেওয়া। সে ড্রাগন বল নামক সাত রহস্যজনক গোলক আকৃতির বলের অনুসন্ধানে বিশ্ব ভ্রমণ করে, যেটি একটি ইচ্ছা পূর্ণকারী ড্রাগন ছিল। যে কেবলমাত্র একটি ইচ্ছা পূরণ করতে পারে। পরবর্তীতে গোকু হয়ে উঠে পৃথিবীর রক্ষক, বিভিন্ন মার্শাল আর্ট শিক্ষকদের কাছে থেকে বিভিন্ন সময় সে মার্শাল আর্ট শিখে। তার বন্ধুরাও তার সাথে এ রোমাঞ্চকর ভ্রমণে থাকে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দুষ্ট লোকের সাথে লড়াই আর ড্রাগন বল খোজার সব রোমাঞ্চকর অভিযানের মাধ্যমেই চলতে থাকে গোকু ও তার বন্ধুদের জীবন। ড্রাগন বলের অনেকগুলো সিরিজ ও মুভি আছে। সিরিজ গুলো হল ড্রাগন বল, ড্রাগন বল জি, ড্রাগন বল জিটি, ড্রাগন বল সুপার। এছাড়াও পরবর্তীতে ড্রাগন বল জি-কে কেন্দ্র করে বেশ কিছু ভিডিও গেমসও নির্মাণ করা হয়। | তানকোবোন কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2652_01 | ধাত্রীবিদ্যা | ধাত্রীবিদ্যা হল গর্ভাবস্থা প্রসব এবং প্রসবোত্তর সময়ের উপর অধ্যয়নে মনোনিবেশ করা। একটি মেডিকেল স্পেশালিটি হিসাবে প্রসূতিবিদ্যা এবং গাইনোকোলজি নামে পরিচিত, এটি প্রাকৃতিক এবং অস্ত্রোপচার উভয় ক্ষেত্রে প্রয়োগ হতে পারে।
১৮ শতকের আগে ইউরোপে গর্ভবতী মহিলাদের যত্ন নেওয়া শুধুমাত্র মহিলাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল এবং পুরুষদের কঠোরভাবে বাদ দেওয়া হয়েছিল। সন্তান জন্মের সময় গর্ভবতী মা তার ঘনিষ্ঠ মহিলা বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদেরকে বাড়িতে তার সঙ্গ বজায় রাখার জন্য আমন্ত্রণ করত। দক্ষ ধাত্রীগণ ডেলিভারির সকল দিক পরিচালনা করতেন। চিকিৎসক এবং সার্জনদের উপস্থিতি ছিল খুবই কম, কেবল তখনই চিকিৎসক ডাকা হতে যখন অবস্থা খুবই গুরুতর হত এবং ধাত্রী তার সমস্ত ব্যবস্থা শেষ করে ফেলত। তখন একজন সার্জনকে ডাকা ছিল শেষ অবলম্বন এবং সেই যুগে পুরুষ মহিলাদের ডেলিভারি করা মহিলাদের শালীনতাকে অপমানজনক হিসাবে দেখা হতো।
১৮ ও ১৯ শতকের আগে ধাত্রীবিদ্যা সুপ্রতিষ্ঠিত ছিল কিন্তু প্রসূতিবিদ্যা একটি নির্দিষ্ট চিকিৎসা বিশেষত্ব হিসাবে স্বীকৃত ছিল না। যাইহোক মহিলা প্রজনন ব্যবস্থা এবং যৌন অনুশীলনের বিষয় আগ্রহ প্রাচীন মিশর এবং প্রাচীন গ্রীসে পাওয়া যায়। ইফেসাসের সোরানাসকে কখনও কখনও প্রাচীন স্ত্রীরোগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব বলা হয়। প্রথম শতাব্দীর শেষের দিকে এবং দ্বিতীয় শতকের গোড়ার দিকে তিনি শারীরবিদ্যা অধ্যয়ন করেন এবং গর্ভপাত, গর্ভনিরোধক, বিশেষত কোটাস ইন্টারপ্রেটাস এবং জন্মগত জটিলতা সম্পর্কে মতামত এবং কৌশল প্রনয়ন করে ছিল। তার মৃত্যুর পর স্ত্রীরোগের কৌশল এবং কাজগুলি হ্রাস পায়, ১৮ শতকের শেষের দিকে যখন স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা একটি মেডিকেল স্পেশালিজম হিসাবে পুনর্নির্মিত হয়েছিল তখন তার খুব কম কাজই রেকর্ড করা হয়েছিল এবং প্রয়োগ করা হয়ে ছিল।
১৮-শ শতাব্দীতে ইউরোপে ধাত্রীবিদ্যায় অনেক অগ্রগতির সূচনা হয়েছিল, যা গর্ভাবস্থা এবং শ্রমের শারীরবৃত্তির আরও ভাল জ্ঞান অর্জন করত। ১৮ শতাব্দীর শেষের দিকে, চিকিৎসা পেশাদাররা জরায়ুর শারীরস্থান এবং প্রসবের সময় ঘটে যাওয়া শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তনগুলি বুঝতে শুরু করে। প্রসবকালে ফোর্সেপের প্রবর্তনও এই সময়ে হয়েছিল। প্রসূতিবিদ্যায় এই সমস্ত চিকিৎসা অগ্রগতি পূর্বে মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত একটি ময়দানে পুরুষদের প্রবেশের জন্য একটি লিভার-মিডওয়াইফারি।
| ধাত্রীবিদ্যা কী? | {
"answer_start": [
16,
15
],
"text": [
"গর্ভাবস্থা প্রসব এবং প্রসবোত্তর সময়ের উপর অধ্যয়নে মনোনিবেশ করা",
" গর্ভাবস্থা প্রসব এবং প্রসবোত্তর সময়ের উপর অধ্যয়নে মনোনিবেশ করা"
]
} |
bn_wiki_2652_02 | ধাত্রীবিদ্যা | ধাত্রীবিদ্যা হল গর্ভাবস্থা প্রসব এবং প্রসবোত্তর সময়ের উপর অধ্যয়নে মনোনিবেশ করা। একটি মেডিকেল স্পেশালিটি হিসাবে প্রসূতিবিদ্যা এবং গাইনোকোলজি নামে পরিচিত, এটি প্রাকৃতিক এবং অস্ত্রোপচার উভয় ক্ষেত্রে প্রয়োগ হতে পারে।
১৮ শতকের আগে ইউরোপে গর্ভবতী মহিলাদের যত্ন নেওয়া শুধুমাত্র মহিলাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল এবং পুরুষদের কঠোরভাবে বাদ দেওয়া হয়েছিল। সন্তান জন্মের সময় গর্ভবতী মা তার ঘনিষ্ঠ মহিলা বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদেরকে বাড়িতে তার সঙ্গ বজায় রাখার জন্য আমন্ত্রণ করত। দক্ষ ধাত্রীগণ ডেলিভারির সকল দিক পরিচালনা করতেন। চিকিৎসক এবং সার্জনদের উপস্থিতি ছিল খুবই কম, কেবল তখনই চিকিৎসক ডাকা হতে যখন অবস্থা খুবই গুরুতর হত এবং ধাত্রী তার সমস্ত ব্যবস্থা শেষ করে ফেলত। তখন একজন সার্জনকে ডাকা ছিল শেষ অবলম্বন এবং সেই যুগে পুরুষ মহিলাদের ডেলিভারি করা মহিলাদের শালীনতাকে অপমানজনক হিসাবে দেখা হতো।
১৮ ও ১৯ শতকের আগে ধাত্রীবিদ্যা সুপ্রতিষ্ঠিত ছিল কিন্তু প্রসূতিবিদ্যা একটি নির্দিষ্ট চিকিৎসা বিশেষত্ব হিসাবে স্বীকৃত ছিল না। যাইহোক মহিলা প্রজনন ব্যবস্থা এবং যৌন অনুশীলনের বিষয় আগ্রহ প্রাচীন মিশর এবং প্রাচীন গ্রীসে পাওয়া যায়। ইফেসাসের সোরানাসকে কখনও কখনও প্রাচীন স্ত্রীরোগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব বলা হয়। প্রথম শতাব্দীর শেষের দিকে এবং দ্বিতীয় শতকের গোড়ার দিকে তিনি শারীরবিদ্যা অধ্যয়ন করেন এবং গর্ভপাত, গর্ভনিরোধক, বিশেষত কোটাস ইন্টারপ্রেটাস এবং জন্মগত জটিলতা সম্পর্কে মতামত এবং কৌশল প্রনয়ন করে ছিল। তার মৃত্যুর পর স্ত্রীরোগের কৌশল এবং কাজগুলি হ্রাস পায়, ১৮ শতকের শেষের দিকে যখন স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা একটি মেডিকেল স্পেশালিজম হিসাবে পুনর্নির্মিত হয়েছিল তখন তার খুব কম কাজই রেকর্ড করা হয়েছিল এবং প্রয়োগ করা হয়ে ছিল।
১৮-শ শতাব্দীতে ইউরোপে ধাত্রীবিদ্যায় অনেক অগ্রগতির সূচনা হয়েছিল, যা গর্ভাবস্থা এবং শ্রমের শারীরবৃত্তির আরও ভাল জ্ঞান অর্জন করত। ১৮ শতাব্দীর শেষের দিকে, চিকিৎসা পেশাদাররা জরায়ুর শারীরস্থান এবং প্রসবের সময় ঘটে যাওয়া শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তনগুলি বুঝতে শুরু করে। প্রসবকালে ফোর্সেপের প্রবর্তনও এই সময়ে হয়েছিল। প্রসূতিবিদ্যায় এই সমস্ত চিকিৎসা অগ্রগতি পূর্বে মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত একটি ময়দানে পুরুষদের প্রবেশের জন্য একটি লিভার-মিডওয়াইফারি।
| ১৮ শতকের আগে প্রসবকালীন পুরুষ চিকিৎসক ডাকা হতো কখন? | {
"answer_start": [
407,
407
],
"text": [
"যখন অবস্থা খুবই গুরুতর হত এবং ধাত্রী তার সমস্ত ব্যবস্থা শেষ করে ফেলত তখন ",
"যখন অবস্থা খুবই গুরুতর হত এবং ধাত্রী তার সমস্ত ব্যবস্থা শেষ করে ফেলত তখন "
]
} |
bn_wiki_2652_03 | ধাত্রীবিদ্যা | ধাত্রীবিদ্যা হল গর্ভাবস্থা প্রসব এবং প্রসবোত্তর সময়ের উপর অধ্যয়নে মনোনিবেশ করা। একটি মেডিকেল স্পেশালিটি হিসাবে প্রসূতিবিদ্যা এবং গাইনোকোলজি নামে পরিচিত, এটি প্রাকৃতিক এবং অস্ত্রোপচার উভয় ক্ষেত্রে প্রয়োগ হতে পারে।
১৮ শতকের আগে ইউরোপে গর্ভবতী মহিলাদের যত্ন নেওয়া শুধুমাত্র মহিলাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল এবং পুরুষদের কঠোরভাবে বাদ দেওয়া হয়েছিল। সন্তান জন্মের সময় গর্ভবতী মা তার ঘনিষ্ঠ মহিলা বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদেরকে বাড়িতে তার সঙ্গ বজায় রাখার জন্য আমন্ত্রণ করত। দক্ষ ধাত্রীগণ ডেলিভারির সকল দিক পরিচালনা করতেন। চিকিৎসক এবং সার্জনদের উপস্থিতি ছিল খুবই কম, কেবল তখনই চিকিৎসক ডাকা হতে যখন অবস্থা খুবই গুরুতর হত এবং ধাত্রী তার সমস্ত ব্যবস্থা শেষ করে ফেলত। তখন একজন সার্জনকে ডাকা ছিল শেষ অবলম্বন এবং সেই যুগে পুরুষ মহিলাদের ডেলিভারি করা মহিলাদের শালীনতাকে অপমানজনক হিসাবে দেখা হতো।
১৮ ও ১৯ শতকের আগে ধাত্রীবিদ্যা সুপ্রতিষ্ঠিত ছিল কিন্তু প্রসূতিবিদ্যা একটি নির্দিষ্ট চিকিৎসা বিশেষত্ব হিসাবে স্বীকৃত ছিল না। যাইহোক মহিলা প্রজনন ব্যবস্থা এবং যৌন অনুশীলনের বিষয় আগ্রহ প্রাচীন মিশর এবং প্রাচীন গ্রীসে পাওয়া যায়। ইফেসাসের সোরানাসকে কখনও কখনও প্রাচীন স্ত্রীরোগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব বলা হয়। প্রথম শতাব্দীর শেষের দিকে এবং দ্বিতীয় শতকের গোড়ার দিকে তিনি শারীরবিদ্যা অধ্যয়ন করেন এবং গর্ভপাত, গর্ভনিরোধক, বিশেষত কোটাস ইন্টারপ্রেটাস এবং জন্মগত জটিলতা সম্পর্কে মতামত এবং কৌশল প্রনয়ন করে ছিল। তার মৃত্যুর পর স্ত্রীরোগের কৌশল এবং কাজগুলি হ্রাস পায়, ১৮ শতকের শেষের দিকে যখন স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা একটি মেডিকেল স্পেশালিজম হিসাবে পুনর্নির্মিত হয়েছিল তখন তার খুব কম কাজই রেকর্ড করা হয়েছিল এবং প্রয়োগ করা হয়ে ছিল।
১৮-শ শতাব্দীতে ইউরোপে ধাত্রীবিদ্যায় অনেক অগ্রগতির সূচনা হয়েছিল, যা গর্ভাবস্থা এবং শ্রমের শারীরবৃত্তির আরও ভাল জ্ঞান অর্জন করত। ১৮ শতাব্দীর শেষের দিকে, চিকিৎসা পেশাদাররা জরায়ুর শারীরস্থান এবং প্রসবের সময় ঘটে যাওয়া শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তনগুলি বুঝতে শুরু করে। প্রসবকালে ফোর্সেপের প্রবর্তনও এই সময়ে হয়েছিল। প্রসূতিবিদ্যায় এই সমস্ত চিকিৎসা অগ্রগতি পূর্বে মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত একটি ময়দানে পুরুষদের প্রবেশের জন্য একটি লিভার-মিডওয়াইফারি।
| কোন কোন প্রাচীন দেশে মহিলা প্রজনন ব্যবস্থা এবং যৌন অনুশীলনের বিষয়ে আগ্রহ ছিল? | {
"answer_start": [
970,
969
],
"text": [
"প্রাচীন মিশর এবং প্রাচীন গ্রীসে",
" প্রাচীন মিশর এবং প্রাচীন গ্রীসে"
]
} |
bn_wiki_2652_04 | ধাত্রীবিদ্যা | ধাত্রীবিদ্যা হল গর্ভাবস্থা প্রসব এবং প্রসবোত্তর সময়ের উপর অধ্যয়নে মনোনিবেশ করা। একটি মেডিকেল স্পেশালিটি হিসাবে প্রসূতিবিদ্যা এবং গাইনোকোলজি নামে পরিচিত, এটি প্রাকৃতিক এবং অস্ত্রোপচার উভয় ক্ষেত্রে প্রয়োগ হতে পারে।
১৮ শতকের আগে ইউরোপে গর্ভবতী মহিলাদের যত্ন নেওয়া শুধুমাত্র মহিলাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল এবং পুরুষদের কঠোরভাবে বাদ দেওয়া হয়েছিল। সন্তান জন্মের সময় গর্ভবতী মা তার ঘনিষ্ঠ মহিলা বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদেরকে বাড়িতে তার সঙ্গ বজায় রাখার জন্য আমন্ত্রণ করত। দক্ষ ধাত্রীগণ ডেলিভারির সকল দিক পরিচালনা করতেন। চিকিৎসক এবং সার্জনদের উপস্থিতি ছিল খুবই কম, কেবল তখনই চিকিৎসক ডাকা হতে যখন অবস্থা খুবই গুরুতর হত এবং ধাত্রী তার সমস্ত ব্যবস্থা শেষ করে ফেলত। তখন একজন সার্জনকে ডাকা ছিল শেষ অবলম্বন এবং সেই যুগে পুরুষ মহিলাদের ডেলিভারি করা মহিলাদের শালীনতাকে অপমানজনক হিসাবে দেখা হতো।
১৮ ও ১৯ শতকের আগে ধাত্রীবিদ্যা সুপ্রতিষ্ঠিত ছিল কিন্তু প্রসূতিবিদ্যা একটি নির্দিষ্ট চিকিৎসা বিশেষত্ব হিসাবে স্বীকৃত ছিল না। যাইহোক মহিলা প্রজনন ব্যবস্থা এবং যৌন অনুশীলনের বিষয় আগ্রহ প্রাচীন মিশর এবং প্রাচীন গ্রীসে পাওয়া যায়। ইফেসাসের সোরানাসকে কখনও কখনও প্রাচীন স্ত্রীরোগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব বলা হয়। প্রথম শতাব্দীর শেষের দিকে এবং দ্বিতীয় শতকের গোড়ার দিকে তিনি শারীরবিদ্যা অধ্যয়ন করেন এবং গর্ভপাত, গর্ভনিরোধক, বিশেষত কোটাস ইন্টারপ্রেটাস এবং জন্মগত জটিলতা সম্পর্কে মতামত এবং কৌশল প্রনয়ন করে ছিল। তার মৃত্যুর পর স্ত্রীরোগের কৌশল এবং কাজগুলি হ্রাস পায়, ১৮ শতকের শেষের দিকে যখন স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা একটি মেডিকেল স্পেশালিজম হিসাবে পুনর্নির্মিত হয়েছিল তখন তার খুব কম কাজই রেকর্ড করা হয়েছিল এবং প্রয়োগ করা হয়ে ছিল।
১৮-শ শতাব্দীতে ইউরোপে ধাত্রীবিদ্যায় অনেক অগ্রগতির সূচনা হয়েছিল, যা গর্ভাবস্থা এবং শ্রমের শারীরবৃত্তির আরও ভাল জ্ঞান অর্জন করত। ১৮ শতাব্দীর শেষের দিকে, চিকিৎসা পেশাদাররা জরায়ুর শারীরস্থান এবং প্রসবের সময় ঘটে যাওয়া শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তনগুলি বুঝতে শুরু করে। প্রসবকালে ফোর্সেপের প্রবর্তনও এই সময়ে হয়েছিল। প্রসূতিবিদ্যায় এই সমস্ত চিকিৎসা অগ্রগতি পূর্বে মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত একটি ময়দানে পুরুষদের প্রবেশের জন্য একটি লিভার-মিডওয়াইফারি।
| আমেরিকার চিকিৎসা ব্যবস্থায় ধাত্রীবিদ্যা মনোযোগ আকর্ষণ করে কখন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2652_05 | ধাত্রীবিদ্যা | ধাত্রীবিদ্যা হল গর্ভাবস্থা প্রসব এবং প্রসবোত্তর সময়ের উপর অধ্যয়নে মনোনিবেশ করা। একটি মেডিকেল স্পেশালিটি হিসাবে প্রসূতিবিদ্যা এবং গাইনোকোলজি নামে পরিচিত, এটি প্রাকৃতিক এবং অস্ত্রোপচার উভয় ক্ষেত্রে প্রয়োগ হতে পারে।
১৮ শতকের আগে ইউরোপে গর্ভবতী মহিলাদের যত্ন নেওয়া শুধুমাত্র মহিলাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল এবং পুরুষদের কঠোরভাবে বাদ দেওয়া হয়েছিল। সন্তান জন্মের সময় গর্ভবতী মা তার ঘনিষ্ঠ মহিলা বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদেরকে বাড়িতে তার সঙ্গ বজায় রাখার জন্য আমন্ত্রণ করত। দক্ষ ধাত্রীগণ ডেলিভারির সকল দিক পরিচালনা করতেন। চিকিৎসক এবং সার্জনদের উপস্থিতি ছিল খুবই কম, কেবল তখনই চিকিৎসক ডাকা হতে যখন অবস্থা খুবই গুরুতর হত এবং ধাত্রী তার সমস্ত ব্যবস্থা শেষ করে ফেলত। তখন একজন সার্জনকে ডাকা ছিল শেষ অবলম্বন এবং সেই যুগে পুরুষ মহিলাদের ডেলিভারি করা মহিলাদের শালীনতাকে অপমানজনক হিসাবে দেখা হতো।
১৮ ও ১৯ শতকের আগে ধাত্রীবিদ্যা সুপ্রতিষ্ঠিত ছিল কিন্তু প্রসূতিবিদ্যা একটি নির্দিষ্ট চিকিৎসা বিশেষত্ব হিসাবে স্বীকৃত ছিল না। যাইহোক মহিলা প্রজনন ব্যবস্থা এবং যৌন অনুশীলনের বিষয় আগ্রহ প্রাচীন মিশর এবং প্রাচীন গ্রীসে পাওয়া যায়। ইফেসাসের সোরানাসকে কখনও কখনও প্রাচীন স্ত্রীরোগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব বলা হয়। প্রথম শতাব্দীর শেষের দিকে এবং দ্বিতীয় শতকের গোড়ার দিকে তিনি শারীরবিদ্যা অধ্যয়ন করেন এবং গর্ভপাত, গর্ভনিরোধক, বিশেষত কোটাস ইন্টারপ্রেটাস এবং জন্মগত জটিলতা সম্পর্কে মতামত এবং কৌশল প্রনয়ন করে ছিল। তার মৃত্যুর পর স্ত্রীরোগের কৌশল এবং কাজগুলি হ্রাস পায়, ১৮ শতকের শেষের দিকে যখন স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা একটি মেডিকেল স্পেশালিজম হিসাবে পুনর্নির্মিত হয়েছিল তখন তার খুব কম কাজই রেকর্ড করা হয়েছিল এবং প্রয়োগ করা হয়ে ছিল।
১৮-শ শতাব্দীতে ইউরোপে ধাত্রীবিদ্যায় অনেক অগ্রগতির সূচনা হয়েছিল, যা গর্ভাবস্থা এবং শ্রমের শারীরবৃত্তির আরও ভাল জ্ঞান অর্জন করত। ১৮ শতাব্দীর শেষের দিকে, চিকিৎসা পেশাদাররা জরায়ুর শারীরস্থান এবং প্রসবের সময় ঘটে যাওয়া শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তনগুলি বুঝতে শুরু করে। প্রসবকালে ফোর্সেপের প্রবর্তনও এই সময়ে হয়েছিল। প্রসূতিবিদ্যায় এই সমস্ত চিকিৎসা অগ্রগতি পূর্বে মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত একটি ময়দানে পুরুষদের প্রবেশের জন্য একটি লিভার-মিডওয়াইফারি।
| ধাত্রীবিদ্যায় পুরুষরা অংশ নিতে শুরু করেন কবে থেকে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2360_01 | মেসোপটেমিয়া | মেসোপটেমিয়া (অর্থ-দুটি নদীর মধ্যবর্তী ভূমি ) বর্তমান ইরাকের টাইগ্রিস বা দজলা ও ইউফ্রেটিস বা ফোরাত নদী দুটির মধ্যবর্তী অঞ্চলে গড়ে উঠেছিল। অধুনা ইরাক, সিরিয়ার উত্তরাংশ, তুরষ্কের উত্তরাংশ এবং ইরানের খুযেস্তান প্রদেশের অঞ্চলগুলোই প্রাচীন কালে মেসোপটেমিয়ার অন্তর্গত ছিল বলে মনে করা হয় । মেসোপটেমিয় সভ্যতা পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতার অন্যতম। খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ হতে খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ অব্দের মধ্যে মেসোপটেমিয়ায় অতি উন্নত এক সভ্যতার উন্মেষ ঘটেছিল। সভ্যতার আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত এই অঞ্চল মিশরীয় সভ্যতার থেকে অনেকটাই ভিন্ন ছিল এবং বহিঃশত্রুদের থেকে খুব একটা সুরক্ষিত ছিল না বলে বারবার এর উপর আক্রমণ চলতে থাকে এবং পরবর্তীতে এখান থেকেই ব্রোঞ্জ যুগে আক্কাদীয়, ব্যবিলনীয়, আসিরীয় ও লৌহ যুগে নব্য-আসিরীয় এবং নব্য-ব্যাবিলনীয় সভ্যতা গড়ে উঠে।
খ্রিষ্টপূর্ব ১৫০ সালের দিকে মেসোপটেমিয়া পার্সিয়ানদের নিয়ন্ত্রণেই ছিল কিন্তু পরে এই ভূখন্ডের আধিপত্য নিয়ে রোমানদের সাথে যুদ্ধ হয় এবং রোমানরা এই অঞ্চল ২৫০ বছরের বেশি শাসন করতে পারে নি। । দ্বিতীয় শতকের শুরুর দিকে পার্সিয়ানরা এই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এবং সপ্তম শতাব্দী পর্যন্ত এই অঞ্চল তাদের শাসনেই থাকে, এরপর মুসলিম শাসনামল শুরু হয় । মুসলিম খিলাফত শাসনে এই অঞ্চল পরবর্তীতে ইরাক নামে পরিচিতি লাভ করে । | মেসোপটেমিয়া অর্থ কী? | {
"answer_start": [
19,
19
],
"text": [
"দুটি নদীর মধ্যবর্তী ভূমি",
"দুটি নদীর মধ্যবর্তী ভূমি"
]
} |
bn_wiki_2360_04 | মেসোপটেমিয়া | মেসোপটেমিয়া (অর্থ-দুটি নদীর মধ্যবর্তী ভূমি ) বর্তমান ইরাকের টাইগ্রিস বা দজলা ও ইউফ্রেটিস বা ফোরাত নদী দুটির মধ্যবর্তী অঞ্চলে গড়ে উঠেছিল। অধুনা ইরাক, সিরিয়ার উত্তরাংশ, তুরষ্কের উত্তরাংশ এবং ইরানের খুযেস্তান প্রদেশের অঞ্চলগুলোই প্রাচীন কালে মেসোপটেমিয়ার অন্তর্গত ছিল বলে মনে করা হয় । মেসোপটেমিয় সভ্যতা পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতার অন্যতম। খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ হতে খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ অব্দের মধ্যে মেসোপটেমিয়ায় অতি উন্নত এক সভ্যতার উন্মেষ ঘটেছিল। সভ্যতার আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত এই অঞ্চল মিশরীয় সভ্যতার থেকে অনেকটাই ভিন্ন ছিল এবং বহিঃশত্রুদের থেকে খুব একটা সুরক্ষিত ছিল না বলে বারবার এর উপর আক্রমণ চলতে থাকে এবং পরবর্তীতে এখান থেকেই ব্রোঞ্জ যুগে আক্কাদীয়, ব্যবিলনীয়, আসিরীয় ও লৌহ যুগে নব্য-আসিরীয় এবং নব্য-ব্যাবিলনীয় সভ্যতা গড়ে উঠে।
খ্রিষ্টপূর্ব ১৫০ সালের দিকে মেসোপটেমিয়া পার্সিয়ানদের নিয়ন্ত্রণেই ছিল কিন্তু পরে এই ভূখন্ডের আধিপত্য নিয়ে রোমানদের সাথে যুদ্ধ হয় এবং রোমানরা এই অঞ্চল ২৫০ বছরের বেশি শাসন করতে পারে নি। । দ্বিতীয় শতকের শুরুর দিকে পার্সিয়ানরা এই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এবং সপ্তম শতাব্দী পর্যন্ত এই অঞ্চল তাদের শাসনেই থাকে, এরপর মুসলিম শাসনামল শুরু হয় । মুসলিম খিলাফত শাসনে এই অঞ্চল পরবর্তীতে ইরাক নামে পরিচিতি লাভ করে । | ঢিপির মতো ছোট ছোট পাহাড়কে কী বলে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2360_05 | মেসোপটেমিয়া | মেসোপটেমিয়া (অর্থ-দুটি নদীর মধ্যবর্তী ভূমি ) বর্তমান ইরাকের টাইগ্রিস বা দজলা ও ইউফ্রেটিস বা ফোরাত নদী দুটির মধ্যবর্তী অঞ্চলে গড়ে উঠেছিল। অধুনা ইরাক, সিরিয়ার উত্তরাংশ, তুরষ্কের উত্তরাংশ এবং ইরানের খুযেস্তান প্রদেশের অঞ্চলগুলোই প্রাচীন কালে মেসোপটেমিয়ার অন্তর্গত ছিল বলে মনে করা হয় । মেসোপটেমিয় সভ্যতা পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতার অন্যতম। খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ হতে খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ অব্দের মধ্যে মেসোপটেমিয়ায় অতি উন্নত এক সভ্যতার উন্মেষ ঘটেছিল। সভ্যতার আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত এই অঞ্চল মিশরীয় সভ্যতার থেকে অনেকটাই ভিন্ন ছিল এবং বহিঃশত্রুদের থেকে খুব একটা সুরক্ষিত ছিল না বলে বারবার এর উপর আক্রমণ চলতে থাকে এবং পরবর্তীতে এখান থেকেই ব্রোঞ্জ যুগে আক্কাদীয়, ব্যবিলনীয়, আসিরীয় ও লৌহ যুগে নব্য-আসিরীয় এবং নব্য-ব্যাবিলনীয় সভ্যতা গড়ে উঠে।
খ্রিষ্টপূর্ব ১৫০ সালের দিকে মেসোপটেমিয়া পার্সিয়ানদের নিয়ন্ত্রণেই ছিল কিন্তু পরে এই ভূখন্ডের আধিপত্য নিয়ে রোমানদের সাথে যুদ্ধ হয় এবং রোমানরা এই অঞ্চল ২৫০ বছরের বেশি শাসন করতে পারে নি। । দ্বিতীয় শতকের শুরুর দিকে পার্সিয়ানরা এই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এবং সপ্তম শতাব্দী পর্যন্ত এই অঞ্চল তাদের শাসনেই থাকে, এরপর মুসলিম শাসনামল শুরু হয় । মুসলিম খিলাফত শাসনে এই অঞ্চল পরবর্তীতে ইরাক নামে পরিচিতি লাভ করে । | কী খুঁড়ে মাটির বিভিন্ন স্তরে মেলে বসতির নানা চিহ্ন আর ধ্বংসাবশেষ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1757_01 | অ্যালিস (আজব দেশে অ্যালিসের দুঃসাহসীক অভিযান) | অ্যালিস চরিত্রটিকে অ্যালিস লিডেল হিসেবে প্রতিপন্ন করার ব্যাপারটা যথেষ্ট বিতর্কিত। বহু সমালোচক চরিত্রটিকে অ্যালিস লিডেল বা তার দ্বারা অনুপ্রাণিত বলে মনে করেন। অন্যদিকে আবার এর বিরোধে অনেকে বলেন যে, ক্যারল তার গল্পের মুখ্য চরিত্র ও লিডেলকে পৃথক মনে করেন। ক্যারলের মতে, তার চরিত্রটি বাস্তবের কোনো শিশুর ওপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়নি, এটি সম্পূর্ণ একটি কাল্পনিক চরিত্র। অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড-এর প্রথম খসড়া অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স আন্ডারগ্রাউন্ড-এ অ্যালিস চরিত্রটির প্রথম আবির্ভাব। ১৮৬২ সালের ৪ঠা জুলাইয়ের এক সন্ধ্যায় বন্ধু রবিনসন ডাকওয়ার্থ-এর সাথে নৌকাভ্রমণকালে লিডেল বোনেদের মনোরঞ্জনের জন্য গল্প বলা শুরু করেন। এই ধারা পরবর্তী নৌকাবিহারেও বজায় ছিল এবং এখান থেকেই এই আন্ডারগ্রাউন্ড কাহিনিটির উৎপত্তি। পরে দশম বর্ষীয়া অ্যালিস লিডেলের আবদারে ক্যারল গল্পটিকে লিখিত রুপ দেন, যা ১৮৬৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে সম্পন্ন হয়। আন্ডারগ্রাউন্ড গল্পে ৩৭টি ছবি রয়েছে, যার মধ্যে ২৭টিতে অ্যালিস রয়েছে। ছবির অ্যালিসের সঙ্গে অ্যালিস লিডেলের খুব সামান্য মিল থাকায় ধরা হয় যে অ্যালিসের ছোটো বোন এডিথকে হয়তো এই ছবির জন্য মডেল হিসেবে নেওয়া হয়েছিল। ক্যারলের অ্যালিস টিউনিক পরে অন্যদিকে লিডেল বোনেরা সেলাই করা কাপড় পরত। গল্পের ছবিগুলিতে প্রাক-রাফায়েলীয় চিত্রকর দান্তে গেব্রিয়েল রোসেটি এবং আর্থার হিউজ-এর যথেষ্ট প্রভাব লক্ষ করা যায়। ১৮৬৪ সালের নভেম্বরে ক্যারল তার হাতে লেখা অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স আন্ডারগ্রাউন্ড বইটি অ্যালিস লিডেলকে উপহার দেন। | সমালোচকদের মতে অ্যালিস কোন চরিত্র থেকে অনুপ্রাণিত? | {
"answer_start": [
19,
19
],
"text": [
"অ্যালিস লিডেল",
"অ্যালিস লিডেল"
]
} |
bn_wiki_1757_02 | অ্যালিস (আজব দেশে অ্যালিসের দুঃসাহসীক অভিযান) | অ্যালিস চরিত্রটিকে অ্যালিস লিডেল হিসেবে প্রতিপন্ন করার ব্যাপারটা যথেষ্ট বিতর্কিত। বহু সমালোচক চরিত্রটিকে অ্যালিস লিডেল বা তার দ্বারা অনুপ্রাণিত বলে মনে করেন। অন্যদিকে আবার এর বিরোধে অনেকে বলেন যে, ক্যারল তার গল্পের মুখ্য চরিত্র ও লিডেলকে পৃথক মনে করেন। ক্যারলের মতে, তার চরিত্রটি বাস্তবের কোনো শিশুর ওপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়নি, এটি সম্পূর্ণ একটি কাল্পনিক চরিত্র। অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড-এর প্রথম খসড়া অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স আন্ডারগ্রাউন্ড-এ অ্যালিস চরিত্রটির প্রথম আবির্ভাব। ১৮৬২ সালের ৪ঠা জুলাইয়ের এক সন্ধ্যায় বন্ধু রবিনসন ডাকওয়ার্থ-এর সাথে নৌকাভ্রমণকালে লিডেল বোনেদের মনোরঞ্জনের জন্য গল্প বলা শুরু করেন। এই ধারা পরবর্তী নৌকাবিহারেও বজায় ছিল এবং এখান থেকেই এই আন্ডারগ্রাউন্ড কাহিনিটির উৎপত্তি। পরে দশম বর্ষীয়া অ্যালিস লিডেলের আবদারে ক্যারল গল্পটিকে লিখিত রুপ দেন, যা ১৮৬৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে সম্পন্ন হয়। আন্ডারগ্রাউন্ড গল্পে ৩৭টি ছবি রয়েছে, যার মধ্যে ২৭টিতে অ্যালিস রয়েছে। ছবির অ্যালিসের সঙ্গে অ্যালিস লিডেলের খুব সামান্য মিল থাকায় ধরা হয় যে অ্যালিসের ছোটো বোন এডিথকে হয়তো এই ছবির জন্য মডেল হিসেবে নেওয়া হয়েছিল। ক্যারলের অ্যালিস টিউনিক পরে অন্যদিকে লিডেল বোনেরা সেলাই করা কাপড় পরত। গল্পের ছবিগুলিতে প্রাক-রাফায়েলীয় চিত্রকর দান্তে গেব্রিয়েল রোসেটি এবং আর্থার হিউজ-এর যথেষ্ট প্রভাব লক্ষ করা যায়। ১৮৬৪ সালের নভেম্বরে ক্যারল তার হাতে লেখা অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স আন্ডারগ্রাউন্ড বইটি অ্যালিস লিডেলকে উপহার দেন। | অ্যালিস চরিত্রটির প্রথম আবির্ভাব কোথায় ঘটে? | {
"answer_start": [
365,
365
],
"text": [
"অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড-এর প্রথম খসড়া অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স আন্ডারগ্রাউন্ড-এ",
"অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড-এর প্রথম খসড়া অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স আন্ডারগ্রাউন্ড-এ"
]
} |
bn_wiki_1757_03 | অ্যালিস (আজব দেশে অ্যালিসের দুঃসাহসীক অভিযান) | অ্যালিস চরিত্রটিকে অ্যালিস লিডেল হিসেবে প্রতিপন্ন করার ব্যাপারটা যথেষ্ট বিতর্কিত। বহু সমালোচক চরিত্রটিকে অ্যালিস লিডেল বা তার দ্বারা অনুপ্রাণিত বলে মনে করেন। অন্যদিকে আবার এর বিরোধে অনেকে বলেন যে, ক্যারল তার গল্পের মুখ্য চরিত্র ও লিডেলকে পৃথক মনে করেন। ক্যারলের মতে, তার চরিত্রটি বাস্তবের কোনো শিশুর ওপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়নি, এটি সম্পূর্ণ একটি কাল্পনিক চরিত্র। অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড-এর প্রথম খসড়া অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স আন্ডারগ্রাউন্ড-এ অ্যালিস চরিত্রটির প্রথম আবির্ভাব। ১৮৬২ সালের ৪ঠা জুলাইয়ের এক সন্ধ্যায় বন্ধু রবিনসন ডাকওয়ার্থ-এর সাথে নৌকাভ্রমণকালে লিডেল বোনেদের মনোরঞ্জনের জন্য গল্প বলা শুরু করেন। এই ধারা পরবর্তী নৌকাবিহারেও বজায় ছিল এবং এখান থেকেই এই আন্ডারগ্রাউন্ড কাহিনিটির উৎপত্তি। পরে দশম বর্ষীয়া অ্যালিস লিডেলের আবদারে ক্যারল গল্পটিকে লিখিত রুপ দেন, যা ১৮৬৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে সম্পন্ন হয়। আন্ডারগ্রাউন্ড গল্পে ৩৭টি ছবি রয়েছে, যার মধ্যে ২৭টিতে অ্যালিস রয়েছে। ছবির অ্যালিসের সঙ্গে অ্যালিস লিডেলের খুব সামান্য মিল থাকায় ধরা হয় যে অ্যালিসের ছোটো বোন এডিথকে হয়তো এই ছবির জন্য মডেল হিসেবে নেওয়া হয়েছিল। ক্যারলের অ্যালিস টিউনিক পরে অন্যদিকে লিডেল বোনেরা সেলাই করা কাপড় পরত। গল্পের ছবিগুলিতে প্রাক-রাফায়েলীয় চিত্রকর দান্তে গেব্রিয়েল রোসেটি এবং আর্থার হিউজ-এর যথেষ্ট প্রভাব লক্ষ করা যায়। ১৮৬৪ সালের নভেম্বরে ক্যারল তার হাতে লেখা অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স আন্ডারগ্রাউন্ড বইটি অ্যালিস লিডেলকে উপহার দেন। | অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড-এর দ্বিতীয় খসড়ার নাম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1757_04 | অ্যালিস (আজব দেশে অ্যালিসের দুঃসাহসীক অভিযান) | অ্যালিস চরিত্রটিকে অ্যালিস লিডেল হিসেবে প্রতিপন্ন করার ব্যাপারটা যথেষ্ট বিতর্কিত। বহু সমালোচক চরিত্রটিকে অ্যালিস লিডেল বা তার দ্বারা অনুপ্রাণিত বলে মনে করেন। অন্যদিকে আবার এর বিরোধে অনেকে বলেন যে, ক্যারল তার গল্পের মুখ্য চরিত্র ও লিডেলকে পৃথক মনে করেন। ক্যারলের মতে, তার চরিত্রটি বাস্তবের কোনো শিশুর ওপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়নি, এটি সম্পূর্ণ একটি কাল্পনিক চরিত্র। অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড-এর প্রথম খসড়া অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স আন্ডারগ্রাউন্ড-এ অ্যালিস চরিত্রটির প্রথম আবির্ভাব। ১৮৬২ সালের ৪ঠা জুলাইয়ের এক সন্ধ্যায় বন্ধু রবিনসন ডাকওয়ার্থ-এর সাথে নৌকাভ্রমণকালে লিডেল বোনেদের মনোরঞ্জনের জন্য গল্প বলা শুরু করেন। এই ধারা পরবর্তী নৌকাবিহারেও বজায় ছিল এবং এখান থেকেই এই আন্ডারগ্রাউন্ড কাহিনিটির উৎপত্তি। পরে দশম বর্ষীয়া অ্যালিস লিডেলের আবদারে ক্যারল গল্পটিকে লিখিত রুপ দেন, যা ১৮৬৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে সম্পন্ন হয়। আন্ডারগ্রাউন্ড গল্পে ৩৭টি ছবি রয়েছে, যার মধ্যে ২৭টিতে অ্যালিস রয়েছে। ছবির অ্যালিসের সঙ্গে অ্যালিস লিডেলের খুব সামান্য মিল থাকায় ধরা হয় যে অ্যালিসের ছোটো বোন এডিথকে হয়তো এই ছবির জন্য মডেল হিসেবে নেওয়া হয়েছিল। ক্যারলের অ্যালিস টিউনিক পরে অন্যদিকে লিডেল বোনেরা সেলাই করা কাপড় পরত। গল্পের ছবিগুলিতে প্রাক-রাফায়েলীয় চিত্রকর দান্তে গেব্রিয়েল রোসেটি এবং আর্থার হিউজ-এর যথেষ্ট প্রভাব লক্ষ করা যায়। ১৮৬৪ সালের নভেম্বরে ক্যারল তার হাতে লেখা অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স আন্ডারগ্রাউন্ড বইটি অ্যালিস লিডেলকে উপহার দেন। | লিডেল কোন বন্ধুর সাথে নৌকাভ্রমণকালে গল্প বলা শুরু করেন? | {
"answer_start": [
543,
543
],
"text": [
"রবিনসন ডাকওয়ার্থ",
"রবিনসন ডাকওয়ার্থ"
]
} |
bn_wiki_1757_05 | অ্যালিস (আজব দেশে অ্যালিসের দুঃসাহসীক অভিযান) | অ্যালিস চরিত্রটিকে অ্যালিস লিডেল হিসেবে প্রতিপন্ন করার ব্যাপারটা যথেষ্ট বিতর্কিত। বহু সমালোচক চরিত্রটিকে অ্যালিস লিডেল বা তার দ্বারা অনুপ্রাণিত বলে মনে করেন। অন্যদিকে আবার এর বিরোধে অনেকে বলেন যে, ক্যারল তার গল্পের মুখ্য চরিত্র ও লিডেলকে পৃথক মনে করেন। ক্যারলের মতে, তার চরিত্রটি বাস্তবের কোনো শিশুর ওপর ভিত্তি করে নির্মিত হয়নি, এটি সম্পূর্ণ একটি কাল্পনিক চরিত্র। অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড-এর প্রথম খসড়া অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স আন্ডারগ্রাউন্ড-এ অ্যালিস চরিত্রটির প্রথম আবির্ভাব। ১৮৬২ সালের ৪ঠা জুলাইয়ের এক সন্ধ্যায় বন্ধু রবিনসন ডাকওয়ার্থ-এর সাথে নৌকাভ্রমণকালে লিডেল বোনেদের মনোরঞ্জনের জন্য গল্প বলা শুরু করেন। এই ধারা পরবর্তী নৌকাবিহারেও বজায় ছিল এবং এখান থেকেই এই আন্ডারগ্রাউন্ড কাহিনিটির উৎপত্তি। পরে দশম বর্ষীয়া অ্যালিস লিডেলের আবদারে ক্যারল গল্পটিকে লিখিত রুপ দেন, যা ১৮৬৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে সম্পন্ন হয়। আন্ডারগ্রাউন্ড গল্পে ৩৭টি ছবি রয়েছে, যার মধ্যে ২৭টিতে অ্যালিস রয়েছে। ছবির অ্যালিসের সঙ্গে অ্যালিস লিডেলের খুব সামান্য মিল থাকায় ধরা হয় যে অ্যালিসের ছোটো বোন এডিথকে হয়তো এই ছবির জন্য মডেল হিসেবে নেওয়া হয়েছিল। ক্যারলের অ্যালিস টিউনিক পরে অন্যদিকে লিডেল বোনেরা সেলাই করা কাপড় পরত। গল্পের ছবিগুলিতে প্রাক-রাফায়েলীয় চিত্রকর দান্তে গেব্রিয়েল রোসেটি এবং আর্থার হিউজ-এর যথেষ্ট প্রভাব লক্ষ করা যায়। ১৮৬৪ সালের নভেম্বরে ক্যারল তার হাতে লেখা অ্যালিস’ অ্যাডভেঞ্চার্স আন্ডারগ্রাউন্ড বইটি অ্যালিস লিডেলকে উপহার দেন। | অ্যালিস আন্ডারগ্রাউন্ড গল্পের কতটি ছবিতে রয়েছে? | {
"answer_start": [
883,
883
],
"text": [
"২৭",
"২৭"
]
} |
bn_wiki_2502_01 | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারী | যদিও অনেক মহিলারা এমন কাজ করছিলেন যা পুরুষরা আগে যুদ্ধের সময় করেছিল, তবে উভয় লিঙ্গের বেতনের মধ্যে পার্থক্য ছিল। মহিলাদের বেতন পুরুষদের বেতনের তুলনায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কম ছিল। উৎপাদনে গড় মহিলা প্রতি সপ্তাহে ৩১ ডলার উপার্জন করছিলেন যখন পুরুষ গড়ে প্রতি সপ্তাহে ৫৫ ডলার আয় করে। নিয়োগকর্তারা শ্রম ব্যয় এড়াতে চেয়েছিলেন বলে তাদের কম বেতন দেয়। কারিগরি কাজ প্রায়শই ছোট কাজগুলোতে বিভক্ত ছিল এবং দক্ষতার হিসাবে লেবেলযুক্ত ছিল এবং তারপরে মহিলাদের বেতনের হার অনুযায়ী অর্থ প্রদান করা হত। "পুরুষদের কাজ" করছেন বলে গণ্য করা মহিলাদেরকে যে মহিলারা "মহিলাদের কাজ" করছেন বলে মনে করা হত তাদের চেয়ে বেশি বেতন দেওয়া হয় এবং আঞ্চলিকভাবে এর ভিন্নতা ছিল। মহিলারা তাদের পুরুষ সহযোগীদের নিকটতম বেতন পেতো; তবে সরকারের উদ্দেশ্য সত্ত্বেও, মহিলাদের সমমানের কাজের জন্য পুরুষদের তুলনায় কম বেতন দেওয়া হত এবং তাদের কাজের বিবরণ, স্থিতি এবং যে সময় তারা কাজ করেছিল তার উপর ভিত্তি করে আলাদা করা হয়। ১৯৪০ সালে আর্নেস্ট বেভিন ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়োগকারীদের এবং ইউনিয়নগুলোকে মহিলাদের পুরুষদের সমান বেতনের জন্য প্ররোচিত করেছিলেন, যেহেতু তারা পুরুষদের আগের একই কাজ করত; এটি হয়ে ওঠে এক্সটেন্ডেট এমপ্লয়মেন্ট অফ উইমেন এগ্রিমেন্ট। সাধারণত, বেতন বৃদ্ধি শিল্পের উপর নির্ভরশীল। নারীদের দ্বারা আধিপত্য ছিল এমন শিল্প যেমন টেক্সটাইল এবং পোশাকের শিল্পে যুদ্ধের আগে ও পরে বেতনের কোনও পরিবর্তন দেখা যায়নি। তবে ধাতু, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং যানবাহন বিল্ডিংয়ে ২০-২৪% এবং রাসায়নিকগুলিতে ১০-১৩% এর মতো পুরুষ এবং মহিলাদের বেতনের পার্থক্য ছিল, যা যুদ্ধের সংগ্রামের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়েছিল। ওভারটাইম সময়গুলোও ভিন্ন ছিল, মহিলারা সপ্তাহে ২-১০ ঘণ্টা এবং পুরুষ ৯-১০ ঘণ্টা পান। তাদের পরিবার এবং বাড়ির যত্ন নেওয়ার জন্য তাদের দায়বদ্ধতার কারণে মহিলাদের ঘণ্টাগুলো নিয়ন্ত্রিত হয়েছিল। | উৎপাদন খাতে মহিলারা প্রতি সপ্তাহে গড়ে কতো আয় করতেন? | {
"answer_start": [
212,
212
],
"text": [
"৩১ ডলার",
"৩১ ডলার"
]
} |
bn_wiki_2502_02 | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারী | যদিও অনেক মহিলারা এমন কাজ করছিলেন যা পুরুষরা আগে যুদ্ধের সময় করেছিল, তবে উভয় লিঙ্গের বেতনের মধ্যে পার্থক্য ছিল। মহিলাদের বেতন পুরুষদের বেতনের তুলনায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কম ছিল। উৎপাদনে গড় মহিলা প্রতি সপ্তাহে ৩১ ডলার উপার্জন করছিলেন যখন পুরুষ গড়ে প্রতি সপ্তাহে ৫৫ ডলার আয় করে। নিয়োগকর্তারা শ্রম ব্যয় এড়াতে চেয়েছিলেন বলে তাদের কম বেতন দেয়। কারিগরি কাজ প্রায়শই ছোট কাজগুলোতে বিভক্ত ছিল এবং দক্ষতার হিসাবে লেবেলযুক্ত ছিল এবং তারপরে মহিলাদের বেতনের হার অনুযায়ী অর্থ প্রদান করা হত। "পুরুষদের কাজ" করছেন বলে গণ্য করা মহিলাদেরকে যে মহিলারা "মহিলাদের কাজ" করছেন বলে মনে করা হত তাদের চেয়ে বেশি বেতন দেওয়া হয় এবং আঞ্চলিকভাবে এর ভিন্নতা ছিল। মহিলারা তাদের পুরুষ সহযোগীদের নিকটতম বেতন পেতো; তবে সরকারের উদ্দেশ্য সত্ত্বেও, মহিলাদের সমমানের কাজের জন্য পুরুষদের তুলনায় কম বেতন দেওয়া হত এবং তাদের কাজের বিবরণ, স্থিতি এবং যে সময় তারা কাজ করেছিল তার উপর ভিত্তি করে আলাদা করা হয়। ১৯৪০ সালে আর্নেস্ট বেভিন ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়োগকারীদের এবং ইউনিয়নগুলোকে মহিলাদের পুরুষদের সমান বেতনের জন্য প্ররোচিত করেছিলেন, যেহেতু তারা পুরুষদের আগের একই কাজ করত; এটি হয়ে ওঠে এক্সটেন্ডেট এমপ্লয়মেন্ট অফ উইমেন এগ্রিমেন্ট। সাধারণত, বেতন বৃদ্ধি শিল্পের উপর নির্ভরশীল। নারীদের দ্বারা আধিপত্য ছিল এমন শিল্প যেমন টেক্সটাইল এবং পোশাকের শিল্পে যুদ্ধের আগে ও পরে বেতনের কোনও পরিবর্তন দেখা যায়নি। তবে ধাতু, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং যানবাহন বিল্ডিংয়ে ২০-২৪% এবং রাসায়নিকগুলিতে ১০-১৩% এর মতো পুরুষ এবং মহিলাদের বেতনের পার্থক্য ছিল, যা যুদ্ধের সংগ্রামের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়েছিল। ওভারটাইম সময়গুলোও ভিন্ন ছিল, মহিলারা সপ্তাহে ২-১০ ঘণ্টা এবং পুরুষ ৯-১০ ঘণ্টা পান। তাদের পরিবার এবং বাড়ির যত্ন নেওয়ার জন্য তাদের দায়বদ্ধতার কারণে মহিলাদের ঘণ্টাগুলো নিয়ন্ত্রিত হয়েছিল। | কত সালে আর্নস্ট বেভিন নারী ও পুরুষকে সমান বেতন দেয়ার জন্য নিয়োগকারী ও ইউনিয়নকে প্ররোচিত করেন? | {
"answer_start": [
880,
880
],
"text": [
"১৯৪০",
"১৯৪০"
]
} |
bn_wiki_2502_03 | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারী | যদিও অনেক মহিলারা এমন কাজ করছিলেন যা পুরুষরা আগে যুদ্ধের সময় করেছিল, তবে উভয় লিঙ্গের বেতনের মধ্যে পার্থক্য ছিল। মহিলাদের বেতন পুরুষদের বেতনের তুলনায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কম ছিল। উৎপাদনে গড় মহিলা প্রতি সপ্তাহে ৩১ ডলার উপার্জন করছিলেন যখন পুরুষ গড়ে প্রতি সপ্তাহে ৫৫ ডলার আয় করে। নিয়োগকর্তারা শ্রম ব্যয় এড়াতে চেয়েছিলেন বলে তাদের কম বেতন দেয়। কারিগরি কাজ প্রায়শই ছোট কাজগুলোতে বিভক্ত ছিল এবং দক্ষতার হিসাবে লেবেলযুক্ত ছিল এবং তারপরে মহিলাদের বেতনের হার অনুযায়ী অর্থ প্রদান করা হত। "পুরুষদের কাজ" করছেন বলে গণ্য করা মহিলাদেরকে যে মহিলারা "মহিলাদের কাজ" করছেন বলে মনে করা হত তাদের চেয়ে বেশি বেতন দেওয়া হয় এবং আঞ্চলিকভাবে এর ভিন্নতা ছিল। মহিলারা তাদের পুরুষ সহযোগীদের নিকটতম বেতন পেতো; তবে সরকারের উদ্দেশ্য সত্ত্বেও, মহিলাদের সমমানের কাজের জন্য পুরুষদের তুলনায় কম বেতন দেওয়া হত এবং তাদের কাজের বিবরণ, স্থিতি এবং যে সময় তারা কাজ করেছিল তার উপর ভিত্তি করে আলাদা করা হয়। ১৯৪০ সালে আর্নেস্ট বেভিন ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়োগকারীদের এবং ইউনিয়নগুলোকে মহিলাদের পুরুষদের সমান বেতনের জন্য প্ররোচিত করেছিলেন, যেহেতু তারা পুরুষদের আগের একই কাজ করত; এটি হয়ে ওঠে এক্সটেন্ডেট এমপ্লয়মেন্ট অফ উইমেন এগ্রিমেন্ট। সাধারণত, বেতন বৃদ্ধি শিল্পের উপর নির্ভরশীল। নারীদের দ্বারা আধিপত্য ছিল এমন শিল্প যেমন টেক্সটাইল এবং পোশাকের শিল্পে যুদ্ধের আগে ও পরে বেতনের কোনও পরিবর্তন দেখা যায়নি। তবে ধাতু, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং যানবাহন বিল্ডিংয়ে ২০-২৪% এবং রাসায়নিকগুলিতে ১০-১৩% এর মতো পুরুষ এবং মহিলাদের বেতনের পার্থক্য ছিল, যা যুদ্ধের সংগ্রামের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়েছিল। ওভারটাইম সময়গুলোও ভিন্ন ছিল, মহিলারা সপ্তাহে ২-১০ ঘণ্টা এবং পুরুষ ৯-১০ ঘণ্টা পান। তাদের পরিবার এবং বাড়ির যত্ন নেওয়ার জন্য তাদের দায়বদ্ধতার কারণে মহিলাদের ঘণ্টাগুলো নিয়ন্ত্রিত হয়েছিল। | মহিলারা সপ্তাহে কত ঘণ্টা ওভারটাইম পেতেন? | {
"answer_start": [
1507,
1507
],
"text": [
"২-১০",
"২-১০"
]
} |
bn_wiki_2502_04 | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারী | যদিও অনেক মহিলারা এমন কাজ করছিলেন যা পুরুষরা আগে যুদ্ধের সময় করেছিল, তবে উভয় লিঙ্গের বেতনের মধ্যে পার্থক্য ছিল। মহিলাদের বেতন পুরুষদের বেতনের তুলনায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কম ছিল। উৎপাদনে গড় মহিলা প্রতি সপ্তাহে ৩১ ডলার উপার্জন করছিলেন যখন পুরুষ গড়ে প্রতি সপ্তাহে ৫৫ ডলার আয় করে। নিয়োগকর্তারা শ্রম ব্যয় এড়াতে চেয়েছিলেন বলে তাদের কম বেতন দেয়। কারিগরি কাজ প্রায়শই ছোট কাজগুলোতে বিভক্ত ছিল এবং দক্ষতার হিসাবে লেবেলযুক্ত ছিল এবং তারপরে মহিলাদের বেতনের হার অনুযায়ী অর্থ প্রদান করা হত। "পুরুষদের কাজ" করছেন বলে গণ্য করা মহিলাদেরকে যে মহিলারা "মহিলাদের কাজ" করছেন বলে মনে করা হত তাদের চেয়ে বেশি বেতন দেওয়া হয় এবং আঞ্চলিকভাবে এর ভিন্নতা ছিল। মহিলারা তাদের পুরুষ সহযোগীদের নিকটতম বেতন পেতো; তবে সরকারের উদ্দেশ্য সত্ত্বেও, মহিলাদের সমমানের কাজের জন্য পুরুষদের তুলনায় কম বেতন দেওয়া হত এবং তাদের কাজের বিবরণ, স্থিতি এবং যে সময় তারা কাজ করেছিল তার উপর ভিত্তি করে আলাদা করা হয়। ১৯৪০ সালে আর্নেস্ট বেভিন ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়োগকারীদের এবং ইউনিয়নগুলোকে মহিলাদের পুরুষদের সমান বেতনের জন্য প্ররোচিত করেছিলেন, যেহেতু তারা পুরুষদের আগের একই কাজ করত; এটি হয়ে ওঠে এক্সটেন্ডেট এমপ্লয়মেন্ট অফ উইমেন এগ্রিমেন্ট। সাধারণত, বেতন বৃদ্ধি শিল্পের উপর নির্ভরশীল। নারীদের দ্বারা আধিপত্য ছিল এমন শিল্প যেমন টেক্সটাইল এবং পোশাকের শিল্পে যুদ্ধের আগে ও পরে বেতনের কোনও পরিবর্তন দেখা যায়নি। তবে ধাতু, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং যানবাহন বিল্ডিংয়ে ২০-২৪% এবং রাসায়নিকগুলিতে ১০-১৩% এর মতো পুরুষ এবং মহিলাদের বেতনের পার্থক্য ছিল, যা যুদ্ধের সংগ্রামের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়েছিল। ওভারটাইম সময়গুলোও ভিন্ন ছিল, মহিলারা সপ্তাহে ২-১০ ঘণ্টা এবং পুরুষ ৯-১০ ঘণ্টা পান। তাদের পরিবার এবং বাড়ির যত্ন নেওয়ার জন্য তাদের দায়বদ্ধতার কারণে মহিলাদের ঘণ্টাগুলো নিয়ন্ত্রিত হয়েছিল। | কোন সার্চলাইট রেজিমেন্টের সকল সদস্যই নারী ছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2976_02 | দাখিল মাদ্রাসা | দাখিল মাদ্রাসা হলো এমন পর্যায়ের মাদ্রাসা যেখানে প্রথম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ানো হয় এবং দশম শ্রেণী শেষে একটি পাবলিক এক্সামিনেশনের মাধ্যমে দাখিল পাসের সার্টিফিকেট প্রদান করা হয় যা সেকেণ্ডারী স্কুল সার্টিফিকেটের (এস. এস. সি.) সমকক্ষ। যে কোন মাদ্রাসার মতই দাখিল মাদ্রাসা প্রধানত একটি ইসলামী ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যার মূল লক্ষ্য কোরআন ও হাদিস শিক্ষা প্রদান। তবে বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে পাঠ্যসূচীতে ইসলামী শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ শিক্ষা প্রবর্তিত হয়। একবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে শিক্ষাপ্রদান কার্যক্রমে কম্পিউটারও ব্যবহার করা হতে থাকে।
বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয়ভাবে একটি ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ তবে এতে মুসলমান জনাসংখ্যাধিক্য রয়েছে এবং মুসলমান জনগোষ্ঠীর বিরাট একটি অংশ ধর্মপ্রাণ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৩০ ভাগ মানুষ মাদরাসা শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট। তাই এদেশে প্রচলিত বিভিন্ন শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। দেশে সরকারীভাবে স্বীকৃত মাদরাসার সংখ্যা ১৫ হাজারের অধিক, মাদরাসা শিক্ষকের সংখ্যা দেড় লক্ষাধিক। এক সময় কেবল কুরআন ও হাদিস শিক্ষার জন্য প্রচলিত থাকলেও ক্রমান্বয়ে মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকায়ন চলছে। এজন্য রয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও মাদরাসা বোর্ড। প্রায়শঃ দাখিল মাদরাসাকে পর্যায়ক্রমে আলিম মাদরাসা উন্নীত করা হয়ে থাকে।
দাখিল পরীক্ষার পদ্ধতি এস.এস.সি পরীক্ষার মতই। প্রতি বিষয়ে ৩ ঘণ্টার পরীক্ষা দিতে হয় যার পূর্ণমান ১০০ নম্বর। পরীক্ষায় ‘বহুনির্বাচনী’ এবং ‘সৃজনশীল’ উভয়প্রকার প্রশ্ন থাকে। ‘বহুনির্বাচনী’ এবং ‘সৃজনশীল’ পরীক্ষার মধ্যে কোন বিরতি থাকে না। ‘বহুনির্বাচনী’ প্রশ্নের সর্বমোট মান ৩০ নম্বর হলে বরাদ্দ সময়ের পরিমাণ ৩০ মিনিট। অন্যদিকে ‘বহুনির্বাচনী’ প্রশ্নের সর্বমোট মান ২৫ নম্বর হলে বরাদ্দ সময়ের পরিমাণ ৩০ মিনিট। | কত শতাব্দীর শেষভাগে পাঠ্যসূচীতে ইসলামী শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ শিক্ষা প্রবর্তিত হয় ? | {
"answer_start": [
375,
376
],
"text": [
" বিংশ শতাব্দীর",
"বিংশ শতাব্দীর"
]
} |
bn_wiki_2976_03 | দাখিল মাদ্রাসা | দাখিল মাদ্রাসা হলো এমন পর্যায়ের মাদ্রাসা যেখানে প্রথম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ানো হয় এবং দশম শ্রেণী শেষে একটি পাবলিক এক্সামিনেশনের মাধ্যমে দাখিল পাসের সার্টিফিকেট প্রদান করা হয় যা সেকেণ্ডারী স্কুল সার্টিফিকেটের (এস. এস. সি.) সমকক্ষ। যে কোন মাদ্রাসার মতই দাখিল মাদ্রাসা প্রধানত একটি ইসলামী ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যার মূল লক্ষ্য কোরআন ও হাদিস শিক্ষা প্রদান। তবে বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে পাঠ্যসূচীতে ইসলামী শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ শিক্ষা প্রবর্তিত হয়। একবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে শিক্ষাপ্রদান কার্যক্রমে কম্পিউটারও ব্যবহার করা হতে থাকে।
বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয়ভাবে একটি ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ তবে এতে মুসলমান জনাসংখ্যাধিক্য রয়েছে এবং মুসলমান জনগোষ্ঠীর বিরাট একটি অংশ ধর্মপ্রাণ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৩০ ভাগ মানুষ মাদরাসা শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট। তাই এদেশে প্রচলিত বিভিন্ন শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। দেশে সরকারীভাবে স্বীকৃত মাদরাসার সংখ্যা ১৫ হাজারের অধিক, মাদরাসা শিক্ষকের সংখ্যা দেড় লক্ষাধিক। এক সময় কেবল কুরআন ও হাদিস শিক্ষার জন্য প্রচলিত থাকলেও ক্রমান্বয়ে মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকায়ন চলছে। এজন্য রয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও মাদরাসা বোর্ড। প্রায়শঃ দাখিল মাদরাসাকে পর্যায়ক্রমে আলিম মাদরাসা উন্নীত করা হয়ে থাকে।
দাখিল পরীক্ষার পদ্ধতি এস.এস.সি পরীক্ষার মতই। প্রতি বিষয়ে ৩ ঘণ্টার পরীক্ষা দিতে হয় যার পূর্ণমান ১০০ নম্বর। পরীক্ষায় ‘বহুনির্বাচনী’ এবং ‘সৃজনশীল’ উভয়প্রকার প্রশ্ন থাকে। ‘বহুনির্বাচনী’ এবং ‘সৃজনশীল’ পরীক্ষার মধ্যে কোন বিরতি থাকে না। ‘বহুনির্বাচনী’ প্রশ্নের সর্বমোট মান ৩০ নম্বর হলে বরাদ্দ সময়ের পরিমাণ ৩০ মিনিট। অন্যদিকে ‘বহুনির্বাচনী’ প্রশ্নের সর্বমোট মান ২৫ নম্বর হলে বরাদ্দ সময়ের পরিমাণ ৩০ মিনিট। | পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশের শতকরা প্রায় কত ভাগ মানুষ মাদরাসা শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট ? | {
"answer_start": [
718,
725
],
"text": [
"প্রায় ৩০ ভাগ",
"৩০ ভাগ"
]
} |
bn_wiki_2976_05 | দাখিল মাদ্রাসা | দাখিল মাদ্রাসা হলো এমন পর্যায়ের মাদ্রাসা যেখানে প্রথম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ানো হয় এবং দশম শ্রেণী শেষে একটি পাবলিক এক্সামিনেশনের মাধ্যমে দাখিল পাসের সার্টিফিকেট প্রদান করা হয় যা সেকেণ্ডারী স্কুল সার্টিফিকেটের (এস. এস. সি.) সমকক্ষ। যে কোন মাদ্রাসার মতই দাখিল মাদ্রাসা প্রধানত একটি ইসলামী ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যার মূল লক্ষ্য কোরআন ও হাদিস শিক্ষা প্রদান। তবে বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে পাঠ্যসূচীতে ইসলামী শিক্ষার পাশাপাশি সাধারণ শিক্ষা প্রবর্তিত হয়। একবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে শিক্ষাপ্রদান কার্যক্রমে কম্পিউটারও ব্যবহার করা হতে থাকে।
বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয়ভাবে একটি ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ তবে এতে মুসলমান জনাসংখ্যাধিক্য রয়েছে এবং মুসলমান জনগোষ্ঠীর বিরাট একটি অংশ ধর্মপ্রাণ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৩০ ভাগ মানুষ মাদরাসা শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট। তাই এদেশে প্রচলিত বিভিন্ন শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। দেশে সরকারীভাবে স্বীকৃত মাদরাসার সংখ্যা ১৫ হাজারের অধিক, মাদরাসা শিক্ষকের সংখ্যা দেড় লক্ষাধিক। এক সময় কেবল কুরআন ও হাদিস শিক্ষার জন্য প্রচলিত থাকলেও ক্রমান্বয়ে মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকায়ন চলছে। এজন্য রয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও মাদরাসা বোর্ড। প্রায়শঃ দাখিল মাদরাসাকে পর্যায়ক্রমে আলিম মাদরাসা উন্নীত করা হয়ে থাকে।
দাখিল পরীক্ষার পদ্ধতি এস.এস.সি পরীক্ষার মতই। প্রতি বিষয়ে ৩ ঘণ্টার পরীক্ষা দিতে হয় যার পূর্ণমান ১০০ নম্বর। পরীক্ষায় ‘বহুনির্বাচনী’ এবং ‘সৃজনশীল’ উভয়প্রকার প্রশ্ন থাকে। ‘বহুনির্বাচনী’ এবং ‘সৃজনশীল’ পরীক্ষার মধ্যে কোন বিরতি থাকে না। ‘বহুনির্বাচনী’ প্রশ্নের সর্বমোট মান ৩০ নম্বর হলে বরাদ্দ সময়ের পরিমাণ ৩০ মিনিট। অন্যদিকে ‘বহুনির্বাচনী’ প্রশ্নের সর্বমোট মান ২৫ নম্বর হলে বরাদ্দ সময়ের পরিমাণ ৩০ মিনিট। | দেশে সরকারীভাবে স্বীকৃত মাদরাসার সংখ্যা কত ? | {
"answer_start": [
905,
905
],
"text": [
"১৫ হাজারের অধিক",
"১৫ হাজারের অধিক"
]
} |
bn_wiki_1024_01 | প্রতিলিপি | প্রতিলিপি একটি ভারতীয় অনলাইন স্ব-প্রকাশনা এবং অডিওবুক পোর্টাল। এতে বারোটি ভাষায় বিষয়বস্তু রয়েছে: হিন্দি, উর্দু, ইংরেজি, গুজরাটি, বাংলা, মারাঠি, মালায়ালাম, তামিল, কন্নড়, তেলুগু, পাঞ্জাবি এবং ওডিয়া।প্রতিলিপি একটি সংস্কৃত শব্দ যার অর্থ "তুমি যা পড়ছ তাই হয়ে যাও"। এটি ব্যবহারকারীদের গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ লেখা এবং পড়ার অনুমতি দেয়।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরমাসে রণজিৎ প্রতাপ সিং, প্রশান্ত গুপ্ত, রাহুল রঞ্জন, সহরাদায়ি মোদী এবং শঙ্করনারায়ণন দেবরাজন ভারতীয় ভাষার এটি চালু করেছিলেন। এর পর প্রাথমিক পর্যায়ে, এটি একটি স্ব-অর্থায়ন প্ল্যাটফর্ম ছিল। পরে নির্মাতারা ২০১৫ সালে মার্চ এ টিল্যাবস (টাইমস ইন্টারনেট অ্যাক্সিলারেটর) থেকে ৩০,০০,০ মার্কিন ডলার তহবিল সংগ্রহ করেন এবং ২০১৬ সালে নেক্সাস ভেঞ্চার পার্টনার্সের নেতৃত্বে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আরও ১০,০০,০০০ মার্কিন ডলার সংগ্রহ করেন।
এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে, প্ল্যাটফর্মটি কেবল দুটি ভাষায় বিষয়বস্তু প্রদর্শন করে: হিন্দি এবং গুজরাটি। পরবর্তীকালে এটি আরও ছয়টি ভাষায় প্রসারিত হয়; বাংলা, মারাঠি, কন্নড়, তামিল, তেলুগু এবং মালয়ালম। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে ওমিদিয়ার নেটওয়ার্কের নেতৃত্বে সিরিজ-এ রাউন্ড থেকে ৪৩,০০,০০০ মার্কিন ডলার সংগ্রহ করে এবং ২০২০ সালে টেনসেন্টের নেতৃত্বে সিরিজ সি-এর তহবিল রাউন্ডে থেকে ৭৬,০০,০০,০ মার্কিন ডলার অর্জন করে।প্রতিলিপি ব্যবসায়িক আইডিয়ার জন্য ইউরেকা পুরস্কার এবং সেরা স্টার্টআপের জন্য স্টার্টআপ লঞ্চপ্যাড পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। | প্রতিলিপিতে কয়টি ভাষায় বিষয়বস্তু রয়েছে? | {
"answer_start": [
68,
68
],
"text": [
"বারোটি ",
"বারোটি "
]
} |
bn_wiki_1024_02 | প্রতিলিপি | প্রতিলিপি একটি ভারতীয় অনলাইন স্ব-প্রকাশনা এবং অডিওবুক পোর্টাল। এতে বারোটি ভাষায় বিষয়বস্তু রয়েছে: হিন্দি, উর্দু, ইংরেজি, গুজরাটি, বাংলা, মারাঠি, মালায়ালাম, তামিল, কন্নড়, তেলুগু, পাঞ্জাবি এবং ওডিয়া।প্রতিলিপি একটি সংস্কৃত শব্দ যার অর্থ "তুমি যা পড়ছ তাই হয়ে যাও"। এটি ব্যবহারকারীদের গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ লেখা এবং পড়ার অনুমতি দেয়।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরমাসে রণজিৎ প্রতাপ সিং, প্রশান্ত গুপ্ত, রাহুল রঞ্জন, সহরাদায়ি মোদী এবং শঙ্করনারায়ণন দেবরাজন ভারতীয় ভাষার এটি চালু করেছিলেন। এর পর প্রাথমিক পর্যায়ে, এটি একটি স্ব-অর্থায়ন প্ল্যাটফর্ম ছিল। পরে নির্মাতারা ২০১৫ সালে মার্চ এ টিল্যাবস (টাইমস ইন্টারনেট অ্যাক্সিলারেটর) থেকে ৩০,০০,০ মার্কিন ডলার তহবিল সংগ্রহ করেন এবং ২০১৬ সালে নেক্সাস ভেঞ্চার পার্টনার্সের নেতৃত্বে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আরও ১০,০০,০০০ মার্কিন ডলার সংগ্রহ করেন।
এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে, প্ল্যাটফর্মটি কেবল দুটি ভাষায় বিষয়বস্তু প্রদর্শন করে: হিন্দি এবং গুজরাটি। পরবর্তীকালে এটি আরও ছয়টি ভাষায় প্রসারিত হয়; বাংলা, মারাঠি, কন্নড়, তামিল, তেলুগু এবং মালয়ালম। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে ওমিদিয়ার নেটওয়ার্কের নেতৃত্বে সিরিজ-এ রাউন্ড থেকে ৪৩,০০,০০০ মার্কিন ডলার সংগ্রহ করে এবং ২০২০ সালে টেনসেন্টের নেতৃত্বে সিরিজ সি-এর তহবিল রাউন্ডে থেকে ৭৬,০০,০০,০ মার্কিন ডলার অর্জন করে।প্রতিলিপি ব্যবসায়িক আইডিয়ার জন্য ইউরেকা পুরস্কার এবং সেরা স্টার্টআপের জন্য স্টার্টআপ লঞ্চপ্যাড পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। | প্রতিলিপির উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কোন শহরে হয়েছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1024_03 | প্রতিলিপি | প্রতিলিপি একটি ভারতীয় অনলাইন স্ব-প্রকাশনা এবং অডিওবুক পোর্টাল। এতে বারোটি ভাষায় বিষয়বস্তু রয়েছে: হিন্দি, উর্দু, ইংরেজি, গুজরাটি, বাংলা, মারাঠি, মালায়ালাম, তামিল, কন্নড়, তেলুগু, পাঞ্জাবি এবং ওডিয়া।প্রতিলিপি একটি সংস্কৃত শব্দ যার অর্থ "তুমি যা পড়ছ তাই হয়ে যাও"। এটি ব্যবহারকারীদের গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ লেখা এবং পড়ার অনুমতি দেয়।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরমাসে রণজিৎ প্রতাপ সিং, প্রশান্ত গুপ্ত, রাহুল রঞ্জন, সহরাদায়ি মোদী এবং শঙ্করনারায়ণন দেবরাজন ভারতীয় ভাষার এটি চালু করেছিলেন। এর পর প্রাথমিক পর্যায়ে, এটি একটি স্ব-অর্থায়ন প্ল্যাটফর্ম ছিল। পরে নির্মাতারা ২০১৫ সালে মার্চ এ টিল্যাবস (টাইমস ইন্টারনেট অ্যাক্সিলারেটর) থেকে ৩০,০০,০ মার্কিন ডলার তহবিল সংগ্রহ করেন এবং ২০১৬ সালে নেক্সাস ভেঞ্চার পার্টনার্সের নেতৃত্বে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আরও ১০,০০,০০০ মার্কিন ডলার সংগ্রহ করেন।
এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে, প্ল্যাটফর্মটি কেবল দুটি ভাষায় বিষয়বস্তু প্রদর্শন করে: হিন্দি এবং গুজরাটি। পরবর্তীকালে এটি আরও ছয়টি ভাষায় প্রসারিত হয়; বাংলা, মারাঠি, কন্নড়, তামিল, তেলুগু এবং মালয়ালম। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে ওমিদিয়ার নেটওয়ার্কের নেতৃত্বে সিরিজ-এ রাউন্ড থেকে ৪৩,০০,০০০ মার্কিন ডলার সংগ্রহ করে এবং ২০২০ সালে টেনসেন্টের নেতৃত্বে সিরিজ সি-এর তহবিল রাউন্ডে থেকে ৭৬,০০,০০,০ মার্কিন ডলার অর্জন করে।প্রতিলিপি ব্যবসায়িক আইডিয়ার জন্য ইউরেকা পুরস্কার এবং সেরা স্টার্টআপের জন্য স্টার্টআপ লঞ্চপ্যাড পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। | প্রতিলিপি সিরিজ-বি রাউন্ড থেকে কত মার্কিন ডলার সংগ্রহ করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1024_05 | প্রতিলিপি | প্রতিলিপি একটি ভারতীয় অনলাইন স্ব-প্রকাশনা এবং অডিওবুক পোর্টাল। এতে বারোটি ভাষায় বিষয়বস্তু রয়েছে: হিন্দি, উর্দু, ইংরেজি, গুজরাটি, বাংলা, মারাঠি, মালায়ালাম, তামিল, কন্নড়, তেলুগু, পাঞ্জাবি এবং ওডিয়া।প্রতিলিপি একটি সংস্কৃত শব্দ যার অর্থ "তুমি যা পড়ছ তাই হয়ে যাও"। এটি ব্যবহারকারীদের গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ লেখা এবং পড়ার অনুমতি দেয়।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরমাসে রণজিৎ প্রতাপ সিং, প্রশান্ত গুপ্ত, রাহুল রঞ্জন, সহরাদায়ি মোদী এবং শঙ্করনারায়ণন দেবরাজন ভারতীয় ভাষার এটি চালু করেছিলেন। এর পর প্রাথমিক পর্যায়ে, এটি একটি স্ব-অর্থায়ন প্ল্যাটফর্ম ছিল। পরে নির্মাতারা ২০১৫ সালে মার্চ এ টিল্যাবস (টাইমস ইন্টারনেট অ্যাক্সিলারেটর) থেকে ৩০,০০,০ মার্কিন ডলার তহবিল সংগ্রহ করেন এবং ২০১৬ সালে নেক্সাস ভেঞ্চার পার্টনার্সের নেতৃত্বে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আরও ১০,০০,০০০ মার্কিন ডলার সংগ্রহ করেন।
এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে, প্ল্যাটফর্মটি কেবল দুটি ভাষায় বিষয়বস্তু প্রদর্শন করে: হিন্দি এবং গুজরাটি। পরবর্তীকালে এটি আরও ছয়টি ভাষায় প্রসারিত হয়; বাংলা, মারাঠি, কন্নড়, তামিল, তেলুগু এবং মালয়ালম। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে ওমিদিয়ার নেটওয়ার্কের নেতৃত্বে সিরিজ-এ রাউন্ড থেকে ৪৩,০০,০০০ মার্কিন ডলার সংগ্রহ করে এবং ২০২০ সালে টেনসেন্টের নেতৃত্বে সিরিজ সি-এর তহবিল রাউন্ডে থেকে ৭৬,০০,০০,০ মার্কিন ডলার অর্জন করে।প্রতিলিপি ব্যবসায়িক আইডিয়ার জন্য ইউরেকা পুরস্কার এবং সেরা স্টার্টআপের জন্য স্টার্টআপ লঞ্চপ্যাড পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। | ২০১৬ সালে প্রতিলিপি কত মার্কিন ডলারের বিনিয়োগ পায়? | {
"answer_start": [
749,
749
],
"text": [
"১০,০০,০০০",
"১০,০০,০০০"
]
} |
bn_wiki_2799_01 | জিয়াউর রহমান | মুজিব-হত্যা, ৩রা নভেম্বরের অভ্যুত্থান ও জিয়া
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান তার নিজ দলের কিছু বিপথগামী সদস্য, কথিত বৈদেশিক শক্তি এবং সামরিক বাহিনীর ডজনসংখ্যক সামরিক অফিসার দ্বারা সংঘটিত একটি তথাকথিত অভ্যুত্থানে তাঁর পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যসহ তাঁর ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের ৬৭৭ নং বাড়িতে নিহত হন। শেখ মুজিবকে হত্যার চক্রান্তে জিয়া সমালোচিত ভূমিকা রাখেন। মুজিব-হত্যার পর হত্যার চক্রান্তকারী মুজিব মন্ত্রীসভার বাণিজ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমেদ সংবিধান বহির্ভূতভাবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। ১৯৭৫ সালের ২৪ আগস্ট, শেখ মুজিবুর রহমানের নিহত হওয়ার ১০ দিন পর জিয়া খন্দকার মোশতাক আহমেদ কর্তৃক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান নিযুক্ত হন। পরবর্তীকালে ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বরে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হতে অবসর গ্রহণ করেছিলেন।
মোশতাক ক্ষমতায় থাকাকালে তার নামে মূলত শেখ মুজিবের খুনি সামরিক অফিসারগণই ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। খুনিচক্র রাষ্ট্র পরিচালনায় হস্তক্ষেপ করতে থাকলে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। খালেদ মোশাররফ, শাফায়াত জামিল সহ কিছু উচ্চাকাঙ্ক্ষী সিনিয়র অফিসার এর বিরোধিতা করে জিয়াকে সেসব খুনি রাষ্ট্রক্ষমতার অধিকারী জুনিয়র অফিসারদের বঙ্গভবন থেকে সেনানিবাসে ফিরিয়ে এনে সেনাবাহিনীর শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার আহবান জানান। কিন্তু জিয়া নিজেই ঐসব খুনি অফিসারচক্র কর্তৃক নিযুক্ত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে ব্যর্থ হন। ফলে ঐ বছরের ৩রা নভেম্বর বীর বিক্রম কর্নেল শাফায়াত জামিলের নেতৃত্বাধীন ঢাকা ৪৬ পদাতিক ব্রিগেডের সহায়তায় বীর উত্তম মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান। এর ফলে ৬ই নভেম্বর খন্দকার মোশতাক আহমেদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এবং আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রপতি হন। তাকে নির্বাচন আয়োজন করে একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব দেয়া হয়। জিয়াউর রহমানকে চিফ-অফ-আর্মি স্টাফ হিসেবে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয় এবং তার ঢাকা সেনানিবাসের বাসভবনে গৃহবন্দী করে রাখা হয়।
জিয়াকে গৃহবন্দি করা হয় এবং তার বাড়িটি যোগাযোগ-বিচ্ছিন্ন করা হয়। কিন্তু তার শোবার ঘরের টেলিফোনটি সচল ছিল। | মুজিব-হত্যার পর কে সংবিধান বহির্ভূতভাবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন? | {
"answer_start": [
399,
399
],
"text": [
"মুজিব মন্ত্রীসভার বাণিজ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমেদ",
"মুজিব মন্ত্রীসভার বাণিজ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমেদ"
]
} |
bn_wiki_2799_02 | জিয়াউর রহমান | মুজিব-হত্যা, ৩রা নভেম্বরের অভ্যুত্থান ও জিয়া
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান তার নিজ দলের কিছু বিপথগামী সদস্য, কথিত বৈদেশিক শক্তি এবং সামরিক বাহিনীর ডজনসংখ্যক সামরিক অফিসার দ্বারা সংঘটিত একটি তথাকথিত অভ্যুত্থানে তাঁর পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যসহ তাঁর ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের ৬৭৭ নং বাড়িতে নিহত হন। শেখ মুজিবকে হত্যার চক্রান্তে জিয়া সমালোচিত ভূমিকা রাখেন। মুজিব-হত্যার পর হত্যার চক্রান্তকারী মুজিব মন্ত্রীসভার বাণিজ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমেদ সংবিধান বহির্ভূতভাবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। ১৯৭৫ সালের ২৪ আগস্ট, শেখ মুজিবুর রহমানের নিহত হওয়ার ১০ দিন পর জিয়া খন্দকার মোশতাক আহমেদ কর্তৃক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান নিযুক্ত হন। পরবর্তীকালে ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বরে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হতে অবসর গ্রহণ করেছিলেন।
মোশতাক ক্ষমতায় থাকাকালে তার নামে মূলত শেখ মুজিবের খুনি সামরিক অফিসারগণই ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। খুনিচক্র রাষ্ট্র পরিচালনায় হস্তক্ষেপ করতে থাকলে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। খালেদ মোশাররফ, শাফায়াত জামিল সহ কিছু উচ্চাকাঙ্ক্ষী সিনিয়র অফিসার এর বিরোধিতা করে জিয়াকে সেসব খুনি রাষ্ট্রক্ষমতার অধিকারী জুনিয়র অফিসারদের বঙ্গভবন থেকে সেনানিবাসে ফিরিয়ে এনে সেনাবাহিনীর শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার আহবান জানান। কিন্তু জিয়া নিজেই ঐসব খুনি অফিসারচক্র কর্তৃক নিযুক্ত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে ব্যর্থ হন। ফলে ঐ বছরের ৩রা নভেম্বর বীর বিক্রম কর্নেল শাফায়াত জামিলের নেতৃত্বাধীন ঢাকা ৪৬ পদাতিক ব্রিগেডের সহায়তায় বীর উত্তম মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান। এর ফলে ৬ই নভেম্বর খন্দকার মোশতাক আহমেদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এবং আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রপতি হন। তাকে নির্বাচন আয়োজন করে একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব দেয়া হয়। জিয়াউর রহমানকে চিফ-অফ-আর্মি স্টাফ হিসেবে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয় এবং তার ঢাকা সেনানিবাসের বাসভবনে গৃহবন্দী করে রাখা হয়।
জিয়াকে গৃহবন্দি করা হয় এবং তার বাড়িটি যোগাযোগ-বিচ্ছিন্ন করা হয়। কিন্তু তার শোবার ঘরের টেলিফোনটি সচল ছিল। | কবে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হতে অবসর গ্রহণ করেন? | {
"answer_start": [
646,
646
],
"text": [
"১৯৭৮ সালের ডিসেম্বরে",
"১৯৭৮ সালের ডিসেম্বরে"
]
} |
bn_wiki_2799_04 | জিয়াউর রহমান | মুজিব-হত্যা, ৩রা নভেম্বরের অভ্যুত্থান ও জিয়া
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান তার নিজ দলের কিছু বিপথগামী সদস্য, কথিত বৈদেশিক শক্তি এবং সামরিক বাহিনীর ডজনসংখ্যক সামরিক অফিসার দ্বারা সংঘটিত একটি তথাকথিত অভ্যুত্থানে তাঁর পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যসহ তাঁর ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের ৬৭৭ নং বাড়িতে নিহত হন। শেখ মুজিবকে হত্যার চক্রান্তে জিয়া সমালোচিত ভূমিকা রাখেন। মুজিব-হত্যার পর হত্যার চক্রান্তকারী মুজিব মন্ত্রীসভার বাণিজ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমেদ সংবিধান বহির্ভূতভাবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। ১৯৭৫ সালের ২৪ আগস্ট, শেখ মুজিবুর রহমানের নিহত হওয়ার ১০ দিন পর জিয়া খন্দকার মোশতাক আহমেদ কর্তৃক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান নিযুক্ত হন। পরবর্তীকালে ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বরে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হতে অবসর গ্রহণ করেছিলেন।
মোশতাক ক্ষমতায় থাকাকালে তার নামে মূলত শেখ মুজিবের খুনি সামরিক অফিসারগণই ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। খুনিচক্র রাষ্ট্র পরিচালনায় হস্তক্ষেপ করতে থাকলে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। খালেদ মোশাররফ, শাফায়াত জামিল সহ কিছু উচ্চাকাঙ্ক্ষী সিনিয়র অফিসার এর বিরোধিতা করে জিয়াকে সেসব খুনি রাষ্ট্রক্ষমতার অধিকারী জুনিয়র অফিসারদের বঙ্গভবন থেকে সেনানিবাসে ফিরিয়ে এনে সেনাবাহিনীর শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার আহবান জানান। কিন্তু জিয়া নিজেই ঐসব খুনি অফিসারচক্র কর্তৃক নিযুক্ত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে ব্যর্থ হন। ফলে ঐ বছরের ৩রা নভেম্বর বীর বিক্রম কর্নেল শাফায়াত জামিলের নেতৃত্বাধীন ঢাকা ৪৬ পদাতিক ব্রিগেডের সহায়তায় বীর উত্তম মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান। এর ফলে ৬ই নভেম্বর খন্দকার মোশতাক আহমেদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এবং আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রপতি হন। তাকে নির্বাচন আয়োজন করে একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব দেয়া হয়। জিয়াউর রহমানকে চিফ-অফ-আর্মি স্টাফ হিসেবে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয় এবং তার ঢাকা সেনানিবাসের বাসভবনে গৃহবন্দী করে রাখা হয়।
জিয়াকে গৃহবন্দি করা হয় এবং তার বাড়িটি যোগাযোগ-বিচ্ছিন্ন করা হয়। কিন্তু তার শোবার ঘরের টেলিফোনটি সচল ছিল। | কর্নেল তাহের সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে জাসদ-সৃষ্ট কিসের প্রধান ছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2799_05 | জিয়াউর রহমান | মুজিব-হত্যা, ৩রা নভেম্বরের অভ্যুত্থান ও জিয়া
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান তার নিজ দলের কিছু বিপথগামী সদস্য, কথিত বৈদেশিক শক্তি এবং সামরিক বাহিনীর ডজনসংখ্যক সামরিক অফিসার দ্বারা সংঘটিত একটি তথাকথিত অভ্যুত্থানে তাঁর পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যসহ তাঁর ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের ৬৭৭ নং বাড়িতে নিহত হন। শেখ মুজিবকে হত্যার চক্রান্তে জিয়া সমালোচিত ভূমিকা রাখেন। মুজিব-হত্যার পর হত্যার চক্রান্তকারী মুজিব মন্ত্রীসভার বাণিজ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমেদ সংবিধান বহির্ভূতভাবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। ১৯৭৫ সালের ২৪ আগস্ট, শেখ মুজিবুর রহমানের নিহত হওয়ার ১০ দিন পর জিয়া খন্দকার মোশতাক আহমেদ কর্তৃক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান নিযুক্ত হন। পরবর্তীকালে ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বরে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হতে অবসর গ্রহণ করেছিলেন।
মোশতাক ক্ষমতায় থাকাকালে তার নামে মূলত শেখ মুজিবের খুনি সামরিক অফিসারগণই ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। খুনিচক্র রাষ্ট্র পরিচালনায় হস্তক্ষেপ করতে থাকলে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। খালেদ মোশাররফ, শাফায়াত জামিল সহ কিছু উচ্চাকাঙ্ক্ষী সিনিয়র অফিসার এর বিরোধিতা করে জিয়াকে সেসব খুনি রাষ্ট্রক্ষমতার অধিকারী জুনিয়র অফিসারদের বঙ্গভবন থেকে সেনানিবাসে ফিরিয়ে এনে সেনাবাহিনীর শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার আহবান জানান। কিন্তু জিয়া নিজেই ঐসব খুনি অফিসারচক্র কর্তৃক নিযুক্ত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে ব্যর্থ হন। ফলে ঐ বছরের ৩রা নভেম্বর বীর বিক্রম কর্নেল শাফায়াত জামিলের নেতৃত্বাধীন ঢাকা ৪৬ পদাতিক ব্রিগেডের সহায়তায় বীর উত্তম মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান। এর ফলে ৬ই নভেম্বর খন্দকার মোশতাক আহমেদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এবং আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রপতি হন। তাকে নির্বাচন আয়োজন করে একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব দেয়া হয়। জিয়াউর রহমানকে চিফ-অফ-আর্মি স্টাফ হিসেবে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয় এবং তার ঢাকা সেনানিবাসের বাসভবনে গৃহবন্দী করে রাখা হয়।
জিয়াকে গৃহবন্দি করা হয় এবং তার বাড়িটি যোগাযোগ-বিচ্ছিন্ন করা হয়। কিন্তু তার শোবার ঘরের টেলিফোনটি সচল ছিল। | কাকে মুক্ত করার জন্য কর্নেল তাহের ও জাসদের উদ্যোগে পরিকল্পনা করা হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1061_01 | অমিত মিত্র | ডঃ অমিত মিত্র একজন ভারতীয় অর্থনীতিবিদ এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি বর্তমানে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস দলের সাথে যুক্ত এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী।অমিত মিত্রের বাবা শ্রী হরিদাস মিত্র ছিলেন একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার। তার মায়ের বাবা শ্রী সুরেশ চন্দ্র বসু ছিলেন প্রখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী সুভাষচন্দ্র বসুর বড় দাদা। হরিদাস মিত্র এবং সুরেশ চন্দ্র বসু উভয়েই আজাদ হিন্দ ফৌজের গুপ্তচর বাহিনীতে কাজ করতেন। পরবর্তীকালে সুরেশ বসুর পরিবর্তে অমিত মিত্রের মা বেলা বেলা মিত্র সেই পদে যোগ দেন। হাওড়া জেলার বেলানগর রেলওয়ে স্টেশন তার নামানুসারে করা হয়।অমিত মিত্র কলকাতা বয়েজ স্কুল থেকে পড়াশোনা শুরু করেন। তারপর তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অর্থনীতি বিভাগে স্নাতক হন। এখানকার পড়াশোনা সেশ করার পর অমিত মিত্র দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে এম.এ ডিগ্রী লাভ করেন এবং ডিউক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। | ডঃ অমিত মিত্র কোন দলের সাথে যুক্ত? | {
"answer_start": [
78,
78
],
"text": [
"সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস দলের সাথে যুক্ত",
"সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস দলের সাথে"
]
} |
bn_wiki_1061_02 | অমিত মিত্র | ডঃ অমিত মিত্র একজন ভারতীয় অর্থনীতিবিদ এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি বর্তমানে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস দলের সাথে যুক্ত এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী।অমিত মিত্রের বাবা শ্রী হরিদাস মিত্র ছিলেন একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার। তার মায়ের বাবা শ্রী সুরেশ চন্দ্র বসু ছিলেন প্রখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী সুভাষচন্দ্র বসুর বড় দাদা। হরিদাস মিত্র এবং সুরেশ চন্দ্র বসু উভয়েই আজাদ হিন্দ ফৌজের গুপ্তচর বাহিনীতে কাজ করতেন। পরবর্তীকালে সুরেশ বসুর পরিবর্তে অমিত মিত্রের মা বেলা বেলা মিত্র সেই পদে যোগ দেন। হাওড়া জেলার বেলানগর রেলওয়ে স্টেশন তার নামানুসারে করা হয়।অমিত মিত্র কলকাতা বয়েজ স্কুল থেকে পড়াশোনা শুরু করেন। তারপর তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অর্থনীতি বিভাগে স্নাতক হন। এখানকার পড়াশোনা সেশ করার পর অমিত মিত্র দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে এম.এ ডিগ্রী লাভ করেন এবং ডিউক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। | শ্রী সুরেশ চন্দ্র বসু ডঃ অমিত মিত্রর কী হন? | {
"answer_start": [
593,
593
],
"text": [
"নানা",
"নানা "
]
} |
bn_wiki_1061_03 | অমিত মিত্র | ডঃ অমিত মিত্র একজন ভারতীয় অর্থনীতিবিদ এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি বর্তমানে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস দলের সাথে যুক্ত এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী।অমিত মিত্রের বাবা শ্রী হরিদাস মিত্র ছিলেন একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার। তার মায়ের বাবা শ্রী সুরেশ চন্দ্র বসু ছিলেন প্রখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী সুভাষচন্দ্র বসুর বড় দাদা। হরিদাস মিত্র এবং সুরেশ চন্দ্র বসু উভয়েই আজাদ হিন্দ ফৌজের গুপ্তচর বাহিনীতে কাজ করতেন। পরবর্তীকালে সুরেশ বসুর পরিবর্তে অমিত মিত্রের মা বেলা বেলা মিত্র সেই পদে যোগ দেন। হাওড়া জেলার বেলানগর রেলওয়ে স্টেশন তার নামানুসারে করা হয়।অমিত মিত্র কলকাতা বয়েজ স্কুল থেকে পড়াশোনা শুরু করেন। তারপর তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অর্থনীতি বিভাগে স্নাতক হন। এখানকার পড়াশোনা সেশ করার পর অমিত মিত্র দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে এম.এ ডিগ্রী লাভ করেন এবং ডিউক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। | বেলানগর রেলওয়ে স্টেশন কোন জেলায় অবস্থিত? | {
"answer_start": [
538,
538
],
"text": [
"হাওড়া জেলার",
"হাওড়া জেলা"
]
} |
bn_wiki_1061_04 | অমিত মিত্র | ডঃ অমিত মিত্র একজন ভারতীয় অর্থনীতিবিদ এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি বর্তমানে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস দলের সাথে যুক্ত এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী।অমিত মিত্রের বাবা শ্রী হরিদাস মিত্র ছিলেন একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার। তার মায়ের বাবা শ্রী সুরেশ চন্দ্র বসু ছিলেন প্রখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী সুভাষচন্দ্র বসুর বড় দাদা। হরিদাস মিত্র এবং সুরেশ চন্দ্র বসু উভয়েই আজাদ হিন্দ ফৌজের গুপ্তচর বাহিনীতে কাজ করতেন। পরবর্তীকালে সুরেশ বসুর পরিবর্তে অমিত মিত্রের মা বেলা বেলা মিত্র সেই পদে যোগ দেন। হাওড়া জেলার বেলানগর রেলওয়ে স্টেশন তার নামানুসারে করা হয়।অমিত মিত্র কলকাতা বয়েজ স্কুল থেকে পড়াশোনা শুরু করেন। তারপর তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অর্থনীতি বিভাগে স্নাতক হন। এখানকার পড়াশোনা সেশ করার পর অমিত মিত্র দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে এম.এ ডিগ্রী লাভ করেন এবং ডিউক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। | ডঃ অমিত মিত্র কোন বিশ্ববিদ্যালয় হতে এম.এস.সি ডিগ্রী লাভ করেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1061_05 | অমিত মিত্র | ডঃ অমিত মিত্র একজন ভারতীয় অর্থনীতিবিদ এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি বর্তমানে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস দলের সাথে যুক্ত এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী।অমিত মিত্রের বাবা শ্রী হরিদাস মিত্র ছিলেন একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার। তার মায়ের বাবা শ্রী সুরেশ চন্দ্র বসু ছিলেন প্রখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী সুভাষচন্দ্র বসুর বড় দাদা। হরিদাস মিত্র এবং সুরেশ চন্দ্র বসু উভয়েই আজাদ হিন্দ ফৌজের গুপ্তচর বাহিনীতে কাজ করতেন। পরবর্তীকালে সুরেশ বসুর পরিবর্তে অমিত মিত্রের মা বেলা বেলা মিত্র সেই পদে যোগ দেন। হাওড়া জেলার বেলানগর রেলওয়ে স্টেশন তার নামানুসারে করা হয়।অমিত মিত্র কলকাতা বয়েজ স্কুল থেকে পড়াশোনা শুরু করেন। তারপর তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অর্থনীতি বিভাগে স্নাতক হন। এখানকার পড়াশোনা সেশ করার পর অমিত মিত্র দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে এম.এ ডিগ্রী লাভ করেন এবং ডিউক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। | ডঃ অমিত মিত্র কোন বিশ্ববিদ্যালয় হতে পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন? | {
"answer_start": [
849,
849
],
"text": [
"ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়",
"ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়"
]
} |
bn_wiki_1670_02 | গেরহার্ড ভন কুগেলগেন | ফ্রাঞ্জ গেরহার্ড ভন কুগেলগেন (৬ ফেব্রুয়ারি ১৭৭২ – ২৭ মার্চ ১৮২০) একজন জার্মান চিত্রশিল্পী যিনি প্রতিকৃতি ও ইতিহাস চিত্রাবলী অঙ্কনের জন্য স্মরণীয়। তিনি ড্রেসডেন চারুকলা একাডেমিতে অধ্যাপনার পাশাপাশি প্রুশিয়ান চারুকলা একাডেমি এবং রুশ ইম্পেরিয়াল একাডেমি অব আর্টস উভয়েরই সদস্য ছিলেন। এছাড়া তাঁর যমজ ভাই কার্ল ভন কুগেলগেনও একজন উল্লেখযোগ্য চিত্রশিল্পী ছিলেন। গেরহার্ড ভন কুগেলগেন পশ্চিম জার্মানির বাখারাখে জন্মগ্রহণ করেন। ১৭৮৯ সালে বিদ্যালয়ের গণ্ডি শেষে তিনি নিকটবর্তী কোবলেন্স শহরে চিত্রাঙ্কন নিয়ে পড়েন। ১৭৯১ এর শুরুতে বনে কাজ করেন, সেখানে তিনি আস্ট্রিয়ার রাজপুত্র ও ইলেক্টর আর্চডিউক ম্যাক্সিমিলিয়ান ফ্রান্সিস, মন্ত্রী ফার্ডিনান্ড অগাস্ট ভন স্পিগেল জাম ড্রেসডেন এবং ওয়ল্ডস্টেইনের কাউন্টের প্রতিকৃতি আঁকেন। এরপর তিনি ও তাঁর ভাই আর্চডিউক ম্যাক্সিমিলিয়ান ফ্রান্সিসের অর্থনৈতিক আনুকুল্যে রোম, মিউনিখ এবং রিগায় শিক্ষা ভ্রমণে অংশ নেন। | ফ্রাঞ্জ গেরহার্ড ভন কুগেলগেন কোথায় অধ্যাপনা করতেন? | {
"answer_start": [
153,
153
],
"text": [
"ড্রেসডেন চারুকলা একাডেমিতে",
"ড্রেসডেন চারুকলা একাডেমিতে"
]
} |
bn_wiki_1670_04 | গেরহার্ড ভন কুগেলগেন | ফ্রাঞ্জ গেরহার্ড ভন কুগেলগেন (৬ ফেব্রুয়ারি ১৭৭২ – ২৭ মার্চ ১৮২০) একজন জার্মান চিত্রশিল্পী যিনি প্রতিকৃতি ও ইতিহাস চিত্রাবলী অঙ্কনের জন্য স্মরণীয়। তিনি ড্রেসডেন চারুকলা একাডেমিতে অধ্যাপনার পাশাপাশি প্রুশিয়ান চারুকলা একাডেমি এবং রুশ ইম্পেরিয়াল একাডেমি অব আর্টস উভয়েরই সদস্য ছিলেন। এছাড়া তাঁর যমজ ভাই কার্ল ভন কুগেলগেনও একজন উল্লেখযোগ্য চিত্রশিল্পী ছিলেন। গেরহার্ড ভন কুগেলগেন পশ্চিম জার্মানির বাখারাখে জন্মগ্রহণ করেন। ১৭৮৯ সালে বিদ্যালয়ের গণ্ডি শেষে তিনি নিকটবর্তী কোবলেন্স শহরে চিত্রাঙ্কন নিয়ে পড়েন। ১৭৯১ এর শুরুতে বনে কাজ করেন, সেখানে তিনি আস্ট্রিয়ার রাজপুত্র ও ইলেক্টর আর্চডিউক ম্যাক্সিমিলিয়ান ফ্রান্সিস, মন্ত্রী ফার্ডিনান্ড অগাস্ট ভন স্পিগেল জাম ড্রেসডেন এবং ওয়ল্ডস্টেইনের কাউন্টের প্রতিকৃতি আঁকেন। এরপর তিনি ও তাঁর ভাই আর্চডিউক ম্যাক্সিমিলিয়ান ফ্রান্সিসের অর্থনৈতিক আনুকুল্যে রোম, মিউনিখ এবং রিগায় শিক্ষা ভ্রমণে অংশ নেন। | কার্ল ভন কুগেলগেন এর পেশা কী ছিল? | {
"answer_start": [
79,
79
],
"text": [
"চিত্রশিল্পী",
"চিত্রশিল্পী"
]
} |
bn_wiki_1670_05 | গেরহার্ড ভন কুগেলগেন | ফ্রাঞ্জ গেরহার্ড ভন কুগেলগেন (৬ ফেব্রুয়ারি ১৭৭২ – ২৭ মার্চ ১৮২০) একজন জার্মান চিত্রশিল্পী যিনি প্রতিকৃতি ও ইতিহাস চিত্রাবলী অঙ্কনের জন্য স্মরণীয়। তিনি ড্রেসডেন চারুকলা একাডেমিতে অধ্যাপনার পাশাপাশি প্রুশিয়ান চারুকলা একাডেমি এবং রুশ ইম্পেরিয়াল একাডেমি অব আর্টস উভয়েরই সদস্য ছিলেন। এছাড়া তাঁর যমজ ভাই কার্ল ভন কুগেলগেনও একজন উল্লেখযোগ্য চিত্রশিল্পী ছিলেন। গেরহার্ড ভন কুগেলগেন পশ্চিম জার্মানির বাখারাখে জন্মগ্রহণ করেন। ১৭৮৯ সালে বিদ্যালয়ের গণ্ডি শেষে তিনি নিকটবর্তী কোবলেন্স শহরে চিত্রাঙ্কন নিয়ে পড়েন। ১৭৯১ এর শুরুতে বনে কাজ করেন, সেখানে তিনি আস্ট্রিয়ার রাজপুত্র ও ইলেক্টর আর্চডিউক ম্যাক্সিমিলিয়ান ফ্রান্সিস, মন্ত্রী ফার্ডিনান্ড অগাস্ট ভন স্পিগেল জাম ড্রেসডেন এবং ওয়ল্ডস্টেইনের কাউন্টের প্রতিকৃতি আঁকেন। এরপর তিনি ও তাঁর ভাই আর্চডিউক ম্যাক্সিমিলিয়ান ফ্রান্সিসের অর্থনৈতিক আনুকুল্যে রোম, মিউনিখ এবং রিগায় শিক্ষা ভ্রমণে অংশ নেন। | ফ্রাঞ্জ গেরহার্ড ভন কুগেলগেন কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2304_01 | ডেস্কটপ প্রকাশনা | ডেস্কটপ প্রকাশনা (সংক্ষেপে ডিটিপি) হলো ছাপানোর উদ্দেশ্যে পেজ লেআউট দক্ষতা ব্যবহার করে ব্যক্তিগত কম্পিউটার বা ডেস্কটপে ডকুমেন্ট তৈরী করা। আগের টাইপোগ্রাফি ও ছাপানোর তুলনায় ডেস্কটপ প্রকাশনা সফটওয়্যার লেআউট ও আরও উন্নতমানের টাইফোগ্রাফিক টেক্সট সৃষ্টি করতে পারে। এ প্রযুক্তি ব্যক্তিবিশেষ, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য সংগঠনকে নিজেরাই নিজেদের অনেকগুলো বিষয় প্রকাশনার কাজ করে ফেলার সুযোগ করে দেয়। ডিজিটাল টাইপোগ্রাফির মূল বিষয়ও এই ডেস্কটপ প্রকাশনা। বাণিজ্যিক ছাপাখানার খরচ বহন না করেই পর্যাপ্ত দক্ষতা থাকলে, এটি ব্যবহার করে যে কেউ মেনু থেকে ম্যাগাজিন বা বইও উৎপাদন করতে পারে।
ডেস্কটপ প্রকাশনা প্রকাশনা ডকুমেন্ট তৈরী করতে ব্যক্তিগত কম্পিউটার ও হোয়াট য়্যু সি ইজ হোয়াট য়্যু গেট পেজ লেআউট সফটওয়্যারের সম্মিলন ঘটায়। ডেস্কটপ প্রকাশনা পদ্ধতি ওয়ার্ড প্রসেসরের চেয়ে ডিজাইন, লেআউট ও টাইপোগ্রাফির উপর অধিকতর নিয়ন্ত্রণ প্রদান করে।
পত্রিকা ও বই প্রকাশের একই দক্ষতার ব্যবহার করে প্রচারণা, রিটেইল প্যাকেজ ডিজাইন, ট্রেড শো এক্সিবিট ইত্যাদির গ্রাফিক্সও তৈরী করা যায়। যদিও ডেস্কটপ প্রকাশনা সফটওয়্যারের কাজ ছাপানো বা পিডিএফ প্রকাশনাতেই সীমাবদ্ধ, এর দক্ষতা ছাপানো পর্যন্তই শুধু সীমাবদ্ধ নয়। ডেস্কটপ প্রকাশক কর্তৃক সৃষ্ট কন্টেন্ট বৈদ্যুতিক মিডিয়ায়ও ব্যবহার হতে পারে। | ডেস্কটপ প্রকাশনা কী? | {
"answer_start": [
39,
39
],
"text": [
"ছাপানোর উদ্দেশ্যে পেজ লেআউট দক্ষতা ব্যবহার করে ব্যক্তিগত কম্পিউটার বা ডেস্কটপে ডকুমেন্ট তৈরী করা",
"ছাপানোর উদ্দেশ্যে পেজ লেআউট দক্ষতা ব্যবহার করে ব্যক্তিগত কম্পিউটার বা ডেস্কটপে ডকুমেন্ট তৈরী করা"
]
} |
bn_wiki_2304_03 | ডেস্কটপ প্রকাশনা | ডেস্কটপ প্রকাশনা (সংক্ষেপে ডিটিপি) হলো ছাপানোর উদ্দেশ্যে পেজ লেআউট দক্ষতা ব্যবহার করে ব্যক্তিগত কম্পিউটার বা ডেস্কটপে ডকুমেন্ট তৈরী করা। আগের টাইপোগ্রাফি ও ছাপানোর তুলনায় ডেস্কটপ প্রকাশনা সফটওয়্যার লেআউট ও আরও উন্নতমানের টাইফোগ্রাফিক টেক্সট সৃষ্টি করতে পারে। এ প্রযুক্তি ব্যক্তিবিশেষ, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য সংগঠনকে নিজেরাই নিজেদের অনেকগুলো বিষয় প্রকাশনার কাজ করে ফেলার সুযোগ করে দেয়। ডিজিটাল টাইপোগ্রাফির মূল বিষয়ও এই ডেস্কটপ প্রকাশনা। বাণিজ্যিক ছাপাখানার খরচ বহন না করেই পর্যাপ্ত দক্ষতা থাকলে, এটি ব্যবহার করে যে কেউ মেনু থেকে ম্যাগাজিন বা বইও উৎপাদন করতে পারে।
ডেস্কটপ প্রকাশনা প্রকাশনা ডকুমেন্ট তৈরী করতে ব্যক্তিগত কম্পিউটার ও হোয়াট য়্যু সি ইজ হোয়াট য়্যু গেট পেজ লেআউট সফটওয়্যারের সম্মিলন ঘটায়। ডেস্কটপ প্রকাশনা পদ্ধতি ওয়ার্ড প্রসেসরের চেয়ে ডিজাইন, লেআউট ও টাইপোগ্রাফির উপর অধিকতর নিয়ন্ত্রণ প্রদান করে।
পত্রিকা ও বই প্রকাশের একই দক্ষতার ব্যবহার করে প্রচারণা, রিটেইল প্যাকেজ ডিজাইন, ট্রেড শো এক্সিবিট ইত্যাদির গ্রাফিক্সও তৈরী করা যায়। যদিও ডেস্কটপ প্রকাশনা সফটওয়্যারের কাজ ছাপানো বা পিডিএফ প্রকাশনাতেই সীমাবদ্ধ, এর দক্ষতা ছাপানো পর্যন্তই শুধু সীমাবদ্ধ নয়। ডেস্কটপ প্রকাশক কর্তৃক সৃষ্ট কন্টেন্ট বৈদ্যুতিক মিডিয়ায়ও ব্যবহার হতে পারে। | বৈদ্যুতিক মিডিয়া কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0775_01 | গ্নু প্রকল্প | গ্নু প্রকল্প একটি ফ্রি সফটওয়্যার, সকলের সমন্বিত প্রকল্পের মাধ্যমে এটি পরিচালিত হয়। রিচার্ড স্টলম্যান এমআইটিতে থাকাকালীন সময়ে ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ সালে এই প্রকল্পের ঘোষণা দেন। ১৯৮৪ সালের জানুয়ারি মাসে এই প্রকল্পের মাধ্যমে গ্নু অপারেটিং সিস্টেম তৈরীর কাজ শুরু হয়। এর প্রথম ঘোষণায় প্রথমিক লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলা হয়েছে,এই উদ্দেশ্য পূরণের লক্ষ্যে গ্নু প্রকল্পের মাধ্যমে গ্নু নামের একটি অপারেটিং সিস্টেম তৈরীর কাজ শুরু করা হয়। একটি ফ্রি অপারেটিং সিস্টেম তৈরীর লক্ষ পূরণের সর্বশেষ অংশটি সম্পন্ন হয় ১৯৯২ সালে। গ্নু সিস্টেমের কার্নেল তৈরীর কাজ চলাকালীন সময়ে, লিনাক্স কার্নেল নামের একটি অপারেটিং সিস্টেম কার্নেল গ্নু জিপিএল ২য় সংস্করণ লাইসেন্সের অধিনে প্রকাশ করা হয়।
গ্নু প্রকল্প বর্তমানে যে কাজ সমূহ করে থাকে, সেগুলো হল সফটওয়্যার ডেভলপমেন্ট, প্রচারণা, এবং নতুন সফটওয়্যার এবং অন্যান্য বিষয়সমূহ সকলের সামনে তুলে ধরা। একেবারে শুরুর দিকে এই প্রকল্পে ছিল "ইম্যাকস নামে একটি টেক্সট এডিটর। লিস্প নামের প্রোগ্রামিং ভাষায় এডিটরে কমান্ড ব্যবহার করতে হত, এর সাথে ছিল সোর্স লেভেলের ডিবাগার, একটি ওয়াইএসিসি -কম্পিটেবল পার্সার জেনারেটর এবং একটি লিংকার"। এর সাথে একটি কার্নেল ছিল, যদিও সেই সময় এটি পূর্ণাঙ্গ ছিল না। পরবর্তীতে কার্নেল এবং কম্পাইলার সম্পূর্ণ হওয়ার পর প্রোগ্রাম ডেভলপমেন্টের কাজে গ্নু ব্যবহার করা শুরু হয়। এর মূল লক্ষ্য ছিল ইউনিক্স সিস্টেমের মত বিভিন্ন কাজেএ ব্যবহার উপযোগী অ্যাপলিকেশন তৈরী করা। গ্নু ইউনিক্স সিস্টেমের অ্যাপলিকেশনসমূহ চালাতে পারতো যদিও এটি বিশেষ উল্লেখযোগ্য হিসাবে চিহ্নিত করা হত না। পরবর্তীতে গ্নুতে আরও বিশেষ ধরনের কিছু বৈশিষ্ট সংযোজন করা হয় এর মধ্যে রয়েছে বড় আকারের ফাইলের নাম ব্যবহার, ফাইল সংস্করণ নম্বর ব্যবহার, এবং ক্র্যাশ করে না এমন ফাইল সিস্টেম ইত্যাদি। গ্নু মেনিফেস্টো লেখা হয়েছিল অন্যদের সহায়তা পেতে এবং সকলে সম্পৃক্ততার সুযোগ সৃষ্টি করে দিতে। প্রোগ্রামারদের তাদের পছন্দের অংশে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহিত করা হত। যেকেউ এই প্রকল্পে অর্থ অনুদান, কম্পিউটার যন্ত্রাংশ দান অথবা নিজের অবসর সময়ে কোড লিখে সহায়তা করেছেন। | কে গ্নু প্রকল্পের ঘোষণা দেন? | {
"answer_start": [
85,
85
],
"text": [
"রিচার্ড স্টলম্যান",
"রিচার্ড স্টলম্যান"
]
} |
bn_wiki_0775_03 | গ্নু প্রকল্প | গ্নু প্রকল্প একটি ফ্রি সফটওয়্যার, সকলের সমন্বিত প্রকল্পের মাধ্যমে এটি পরিচালিত হয়। রিচার্ড স্টলম্যান এমআইটিতে থাকাকালীন সময়ে ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩ সালে এই প্রকল্পের ঘোষণা দেন। ১৯৮৪ সালের জানুয়ারি মাসে এই প্রকল্পের মাধ্যমে গ্নু অপারেটিং সিস্টেম তৈরীর কাজ শুরু হয়। এর প্রথম ঘোষণায় প্রথমিক লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলা হয়েছে,এই উদ্দেশ্য পূরণের লক্ষ্যে গ্নু প্রকল্পের মাধ্যমে গ্নু নামের একটি অপারেটিং সিস্টেম তৈরীর কাজ শুরু করা হয়। একটি ফ্রি অপারেটিং সিস্টেম তৈরীর লক্ষ পূরণের সর্বশেষ অংশটি সম্পন্ন হয় ১৯৯২ সালে। গ্নু সিস্টেমের কার্নেল তৈরীর কাজ চলাকালীন সময়ে, লিনাক্স কার্নেল নামের একটি অপারেটিং সিস্টেম কার্নেল গ্নু জিপিএল ২য় সংস্করণ লাইসেন্সের অধিনে প্রকাশ করা হয়।
গ্নু প্রকল্প বর্তমানে যে কাজ সমূহ করে থাকে, সেগুলো হল সফটওয়্যার ডেভলপমেন্ট, প্রচারণা, এবং নতুন সফটওয়্যার এবং অন্যান্য বিষয়সমূহ সকলের সামনে তুলে ধরা। একেবারে শুরুর দিকে এই প্রকল্পে ছিল "ইম্যাকস নামে একটি টেক্সট এডিটর। লিস্প নামের প্রোগ্রামিং ভাষায় এডিটরে কমান্ড ব্যবহার করতে হত, এর সাথে ছিল সোর্স লেভেলের ডিবাগার, একটি ওয়াইএসিসি -কম্পিটেবল পার্সার জেনারেটর এবং একটি লিংকার"। এর সাথে একটি কার্নেল ছিল, যদিও সেই সময় এটি পূর্ণাঙ্গ ছিল না। পরবর্তীতে কার্নেল এবং কম্পাইলার সম্পূর্ণ হওয়ার পর প্রোগ্রাম ডেভলপমেন্টের কাজে গ্নু ব্যবহার করা শুরু হয়। এর মূল লক্ষ্য ছিল ইউনিক্স সিস্টেমের মত বিভিন্ন কাজেএ ব্যবহার উপযোগী অ্যাপলিকেশন তৈরী করা। গ্নু ইউনিক্স সিস্টেমের অ্যাপলিকেশনসমূহ চালাতে পারতো যদিও এটি বিশেষ উল্লেখযোগ্য হিসাবে চিহ্নিত করা হত না। পরবর্তীতে গ্নুতে আরও বিশেষ ধরনের কিছু বৈশিষ্ট সংযোজন করা হয় এর মধ্যে রয়েছে বড় আকারের ফাইলের নাম ব্যবহার, ফাইল সংস্করণ নম্বর ব্যবহার, এবং ক্র্যাশ করে না এমন ফাইল সিস্টেম ইত্যাদি। গ্নু মেনিফেস্টো লেখা হয়েছিল অন্যদের সহায়তা পেতে এবং সকলে সম্পৃক্ততার সুযোগ সৃষ্টি করে দিতে। প্রোগ্রামারদের তাদের পছন্দের অংশে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহিত করা হত। যেকেউ এই প্রকল্পে অর্থ অনুদান, কম্পিউটার যন্ত্রাংশ দান অথবা নিজের অবসর সময়ে কোড লিখে সহায়তা করেছেন। | গ্নু লোগো কার ডিজাইন করা? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0489_03 | সূর্যঘড়ির ইতিহাস | সূর্যঘড়ি হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র যা একটি রেফারেন্স স্কেলে সূর্যের অবস্থানের মাধ্যমে লাইট স্পট বা প্রক্ষেপিত ছায়া ব্যবহার করে সময় নির্দেশ করে। পৃথিবী যখন তার মেরু অক্ষের দিকে ঘুরে, তখন সূর্য পূর্ব দিক থেকে পশ্চিমে আকাশ অতিক্রম করে। সূর্যোদয়ের সময় দিগন্তের অন্তরাল থেকে এটি উদিত হয়ে দুপুরে সর্বোচ্চ বিন্দুতে পৌঁছায়। আবার সূর্যাস্তের সময় এটি দিগন্তের আড়ালে হারিয়ে যায়। আজিমুথ (দিক) কিংবা অল্টিচুট (উচ্চতা) সময় নির্ধারণ যন্ত্র তৈরীতে উভয় পরিমাপই ব্যবহার করা যায়। অধিকাংশ প্রধান সংস্কৃতিতেই সূর্যঘড়ি স্বাধীনভাবে আবিষ্কৃত হয়েছিল এবং সংস্কৃতির বিকাশের সাথে সাথে এটি আরো নিখুঁত এবং অত্যাধুনিক হয়ে উঠেছিল। একটি সূর্যঘড়ি স্থানীয় সৌর সময় ব্যবহার করে। ১৮৪০ সালে রেলওয়ে আসার আগে, স্থানীয় সময় একটি সৌরঘড়িতে প্রদর্শিত হত। তখন এটি সরকার এবং বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত হয়। ঘড়ি আবিষ্কারের আগে সূর্যঘড়ি সময়ের একমাত্র উৎস ছিল। ঘড়ি আবিষ্কারের পর, সূর্যঘড়ি আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কারণ আবিষ্কৃত ঘড়িটি একটি সূর্যঘড়ি থেকে নিয়মিত সময় ঠিক করে নেয়ার প্রয়োজন ছিল। কারণ এর নির্ভুলতা দুর্বল ছিল। দ্রাঘিমাংশ পরিমাপ করতে একটি ঘড়ি এবং একটি ডায়াল একসাথে ব্যবহার করা হত। ডায়ালটি সোজা প্রান্ত এবং কম্পাস ব্যবহার করে শায়িত থাকত। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে সূর্যঘড়ি একাডেমিক আগ্রহের বস্তু হয়ে ওঠে। লগারিদমের ব্যবহার ডায়াল স্থাপন করার বীজগাণিতিক পদ্ধতি প্রয়োগ এবং অধ্যয়ন করার অনুমতি দেয়া হয়েছিল। সূর্যঘড়ি এখন আর ব্যবহার উপযোগী নয়, এখন এগুলো জনপ্রিয় অলঙ্কার হিসাবে রয়ে গেছে। বেশ কিছু জনপ্রিয় বই সেই আগ্রহ প্রচার করে এবং নির্মাণের পদ্ধতির বিবরণ প্রদান করে। সাশ্রয়ী মূল্যের বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার বীজগাণিতিক পদ্ধতিকে জ্যামিতিক গঠনের মত সহজলভ্য করে তুলেছে এবং কম্পিউটারের ব্যবহার ডায়াল প্লেট নকশাকে সহজ করে তুলেছে। সূর্যঘড়ির ঐতিহ্য স্বীকৃত হযয়েছে এবং বিশ্বব্যাপী সানডায়াল সোসাইটি স্থাপন করা হয়েছে। এবং কিছু আইন বিভিন্ন দেশের জাতীয় বিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমের অংশ হিসেবে সূর্যঘড়ি অধ্যয়নের সুযোগ করে দিয়েছে। | কখন সূর্যঘড়ি একাডেমিক আগ্রহের বস্তু হয়ে ওঠে? | {
"answer_start": [
1129,
1129
],
"text": [
"ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে",
"ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে"
]
} |
bn_wiki_0489_05 | সূর্যঘড়ির ইতিহাস | সূর্যঘড়ি হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র যা একটি রেফারেন্স স্কেলে সূর্যের অবস্থানের মাধ্যমে লাইট স্পট বা প্রক্ষেপিত ছায়া ব্যবহার করে সময় নির্দেশ করে। পৃথিবী যখন তার মেরু অক্ষের দিকে ঘুরে, তখন সূর্য পূর্ব দিক থেকে পশ্চিমে আকাশ অতিক্রম করে। সূর্যোদয়ের সময় দিগন্তের অন্তরাল থেকে এটি উদিত হয়ে দুপুরে সর্বোচ্চ বিন্দুতে পৌঁছায়। আবার সূর্যাস্তের সময় এটি দিগন্তের আড়ালে হারিয়ে যায়। আজিমুথ (দিক) কিংবা অল্টিচুট (উচ্চতা) সময় নির্ধারণ যন্ত্র তৈরীতে উভয় পরিমাপই ব্যবহার করা যায়। অধিকাংশ প্রধান সংস্কৃতিতেই সূর্যঘড়ি স্বাধীনভাবে আবিষ্কৃত হয়েছিল এবং সংস্কৃতির বিকাশের সাথে সাথে এটি আরো নিখুঁত এবং অত্যাধুনিক হয়ে উঠেছিল। একটি সূর্যঘড়ি স্থানীয় সৌর সময় ব্যবহার করে। ১৮৪০ সালে রেলওয়ে আসার আগে, স্থানীয় সময় একটি সৌরঘড়িতে প্রদর্শিত হত। তখন এটি সরকার এবং বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত হয়। ঘড়ি আবিষ্কারের আগে সূর্যঘড়ি সময়ের একমাত্র উৎস ছিল। ঘড়ি আবিষ্কারের পর, সূর্যঘড়ি আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কারণ আবিষ্কৃত ঘড়িটি একটি সূর্যঘড়ি থেকে নিয়মিত সময় ঠিক করে নেয়ার প্রয়োজন ছিল। কারণ এর নির্ভুলতা দুর্বল ছিল। দ্রাঘিমাংশ পরিমাপ করতে একটি ঘড়ি এবং একটি ডায়াল একসাথে ব্যবহার করা হত। ডায়ালটি সোজা প্রান্ত এবং কম্পাস ব্যবহার করে শায়িত থাকত। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে সূর্যঘড়ি একাডেমিক আগ্রহের বস্তু হয়ে ওঠে। লগারিদমের ব্যবহার ডায়াল স্থাপন করার বীজগাণিতিক পদ্ধতি প্রয়োগ এবং অধ্যয়ন করার অনুমতি দেয়া হয়েছিল। সূর্যঘড়ি এখন আর ব্যবহার উপযোগী নয়, এখন এগুলো জনপ্রিয় অলঙ্কার হিসাবে রয়ে গেছে। বেশ কিছু জনপ্রিয় বই সেই আগ্রহ প্রচার করে এবং নির্মাণের পদ্ধতির বিবরণ প্রদান করে। সাশ্রয়ী মূল্যের বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার বীজগাণিতিক পদ্ধতিকে জ্যামিতিক গঠনের মত সহজলভ্য করে তুলেছে এবং কম্পিউটারের ব্যবহার ডায়াল প্লেট নকশাকে সহজ করে তুলেছে। সূর্যঘড়ির ঐতিহ্য স্বীকৃত হযয়েছে এবং বিশ্বব্যাপী সানডায়াল সোসাইটি স্থাপন করা হয়েছে। এবং কিছু আইন বিভিন্ন দেশের জাতীয় বিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমের অংশ হিসেবে সূর্যঘড়ি অধ্যয়নের সুযোগ করে দিয়েছে। | প্রাচীন গ্রীসে কে সূর্যঘড়ি চালু করেছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1749_01 | ইংরেজি সাহিত্য | ইংরেজি সাহিত্য বলতে বোঝায় ইংরেজি ভাষায় রচিত সাহিত্য।
এই সাহিত্যধারার সূচনা ঘটেছিল খ্রিস্টীয় ৮ম থেকে ১১শ শতাব্দীর মধ্যে কোনো এক সময়ে রচিত মহাকাব্যবেওউল্ফ-এর মাধ্যমে। এই কাব্যটি স্ক্যান্ডিনেভিয়া অঞ্চলের পটভূমিতে রচিত হলেও ইংল্যান্ডের জাতীয় মহাকাব্যের স্বীকৃতি পায়। ইংরেজি সাহিত্যের পরবর্তী উল্লেখযোগ্য কীর্তি হল কবি জিওফ্রে চসারের (১৩৪৩-১৪০০) রচনাবলী; বিশেষত দ্য ক্যান্টারবেরি টেলস। রেনেসাঁর যুগে, বিশেষত ১৬শ শতাব্দীর শেষভাগে ও ১৭শ শতাব্দীর প্রথম ভাগে, উইলিয়াম শেকসপিয়র, বেন জনসন, জন ডান সহ অন্যান্য কবি ও নাট্যকারেরা ছিলেন ওই সময়ের প্রধান কাব্য ও নাট্যসাহিত্যের রচয়িতা। ১৭শ শতাব্দীর শেষ ভাগে অপর এক বিখ্যাত কবি জন মিলটন (১৬০৮-৭৪) রচনা করেছিলেন মহাকাব্য প্যারাডাইস লস্ট (১৬৬৭)। ১৭শ শতাব্দীর শেষ ভাগে ও ১৮শ শতাব্দীর প্রথম ভাগটি ছিল ব্যঙ্গসাহিত্যের যুগ। এই যুগেই জন ড্রাইডেন ও আলেকজান্ডার পোপের কাব্য ও জনাথন সুইফটের গদ্যরচনাগুলি রচিত হয়েছিল। ১৮শ শতাব্দীতেই ড্যানিয়েল ডিফো, স্যামুয়েল রিচার্ডসন ও হেনরি ফিল্ডিংয়ের রচনার মাধ্যমে ইংরেজি সাহিত্যে উপন্যাস সাহিত্যের সূচনা ঘটে। অন্যদিকে ১৮শ শতাব্দীর শেষভাগে ও ১৯শ শতাব্দীর প্রথম ভাগে রোম্যান্টিক কবি উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ, স্যামুয়েল টেলর কোলরিজ, পার্সি বিশি শেলি, লর্ড বায়রন ও জন কিটসের উত্থান ঘটে। | ইংরেজি সাহিত্যধারার সূচনা কীসের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1749_02 | ইংরেজি সাহিত্য | ইংরেজি সাহিত্য বলতে বোঝায় ইংরেজি ভাষায় রচিত সাহিত্য।
এই সাহিত্যধারার সূচনা ঘটেছিল খ্রিস্টীয় ৮ম থেকে ১১শ শতাব্দীর মধ্যে কোনো এক সময়ে রচিত মহাকাব্যবেওউল্ফ-এর মাধ্যমে। এই কাব্যটি স্ক্যান্ডিনেভিয়া অঞ্চলের পটভূমিতে রচিত হলেও ইংল্যান্ডের জাতীয় মহাকাব্যের স্বীকৃতি পায়। ইংরেজি সাহিত্যের পরবর্তী উল্লেখযোগ্য কীর্তি হল কবি জিওফ্রে চসারের (১৩৪৩-১৪০০) রচনাবলী; বিশেষত দ্য ক্যান্টারবেরি টেলস। রেনেসাঁর যুগে, বিশেষত ১৬শ শতাব্দীর শেষভাগে ও ১৭শ শতাব্দীর প্রথম ভাগে, উইলিয়াম শেকসপিয়র, বেন জনসন, জন ডান সহ অন্যান্য কবি ও নাট্যকারেরা ছিলেন ওই সময়ের প্রধান কাব্য ও নাট্যসাহিত্যের রচয়িতা। ১৭শ শতাব্দীর শেষ ভাগে অপর এক বিখ্যাত কবি জন মিলটন (১৬০৮-৭৪) রচনা করেছিলেন মহাকাব্য প্যারাডাইস লস্ট (১৬৬৭)। ১৭শ শতাব্দীর শেষ ভাগে ও ১৮শ শতাব্দীর প্রথম ভাগটি ছিল ব্যঙ্গসাহিত্যের যুগ। এই যুগেই জন ড্রাইডেন ও আলেকজান্ডার পোপের কাব্য ও জনাথন সুইফটের গদ্যরচনাগুলি রচিত হয়েছিল। ১৮শ শতাব্দীতেই ড্যানিয়েল ডিফো, স্যামুয়েল রিচার্ডসন ও হেনরি ফিল্ডিংয়ের রচনার মাধ্যমে ইংরেজি সাহিত্যে উপন্যাস সাহিত্যের সূচনা ঘটে। অন্যদিকে ১৮শ শতাব্দীর শেষভাগে ও ১৯শ শতাব্দীর প্রথম ভাগে রোম্যান্টিক কবি উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ, স্যামুয়েল টেলর কোলরিজ, পার্সি বিশি শেলি, লর্ড বায়রন ও জন কিটসের উত্থান ঘটে। | ইংল্যান্ডের জাতীয় মহাকাব্যের স্বীকৃতি পায় কোন কাব্য? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1749_04 | ইংরেজি সাহিত্য | ইংরেজি সাহিত্য বলতে বোঝায় ইংরেজি ভাষায় রচিত সাহিত্য।
এই সাহিত্যধারার সূচনা ঘটেছিল খ্রিস্টীয় ৮ম থেকে ১১শ শতাব্দীর মধ্যে কোনো এক সময়ে রচিত মহাকাব্যবেওউল্ফ-এর মাধ্যমে। এই কাব্যটি স্ক্যান্ডিনেভিয়া অঞ্চলের পটভূমিতে রচিত হলেও ইংল্যান্ডের জাতীয় মহাকাব্যের স্বীকৃতি পায়। ইংরেজি সাহিত্যের পরবর্তী উল্লেখযোগ্য কীর্তি হল কবি জিওফ্রে চসারের (১৩৪৩-১৪০০) রচনাবলী; বিশেষত দ্য ক্যান্টারবেরি টেলস। রেনেসাঁর যুগে, বিশেষত ১৬শ শতাব্দীর শেষভাগে ও ১৭শ শতাব্দীর প্রথম ভাগে, উইলিয়াম শেকসপিয়র, বেন জনসন, জন ডান সহ অন্যান্য কবি ও নাট্যকারেরা ছিলেন ওই সময়ের প্রধান কাব্য ও নাট্যসাহিত্যের রচয়িতা। ১৭শ শতাব্দীর শেষ ভাগে অপর এক বিখ্যাত কবি জন মিলটন (১৬০৮-৭৪) রচনা করেছিলেন মহাকাব্য প্যারাডাইস লস্ট (১৬৬৭)। ১৭শ শতাব্দীর শেষ ভাগে ও ১৮শ শতাব্দীর প্রথম ভাগটি ছিল ব্যঙ্গসাহিত্যের যুগ। এই যুগেই জন ড্রাইডেন ও আলেকজান্ডার পোপের কাব্য ও জনাথন সুইফটের গদ্যরচনাগুলি রচিত হয়েছিল। ১৮শ শতাব্দীতেই ড্যানিয়েল ডিফো, স্যামুয়েল রিচার্ডসন ও হেনরি ফিল্ডিংয়ের রচনার মাধ্যমে ইংরেজি সাহিত্যে উপন্যাস সাহিত্যের সূচনা ঘটে। অন্যদিকে ১৮শ শতাব্দীর শেষভাগে ও ১৯শ শতাব্দীর প্রথম ভাগে রোম্যান্টিক কবি উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ, স্যামুয়েল টেলর কোলরিজ, পার্সি বিশি শেলি, লর্ড বায়রন ও জন কিটসের উত্থান ঘটে। | প্যারাডাইস লস্ট কার লেখা? | {
"answer_start": [
625,
625
],
"text": [
"জন মিলটন",
"জন মিলটন"
]
} |
bn_wiki_1749_05 | ইংরেজি সাহিত্য | ইংরেজি সাহিত্য বলতে বোঝায় ইংরেজি ভাষায় রচিত সাহিত্য।
এই সাহিত্যধারার সূচনা ঘটেছিল খ্রিস্টীয় ৮ম থেকে ১১শ শতাব্দীর মধ্যে কোনো এক সময়ে রচিত মহাকাব্যবেওউল্ফ-এর মাধ্যমে। এই কাব্যটি স্ক্যান্ডিনেভিয়া অঞ্চলের পটভূমিতে রচিত হলেও ইংল্যান্ডের জাতীয় মহাকাব্যের স্বীকৃতি পায়। ইংরেজি সাহিত্যের পরবর্তী উল্লেখযোগ্য কীর্তি হল কবি জিওফ্রে চসারের (১৩৪৩-১৪০০) রচনাবলী; বিশেষত দ্য ক্যান্টারবেরি টেলস। রেনেসাঁর যুগে, বিশেষত ১৬শ শতাব্দীর শেষভাগে ও ১৭শ শতাব্দীর প্রথম ভাগে, উইলিয়াম শেকসপিয়র, বেন জনসন, জন ডান সহ অন্যান্য কবি ও নাট্যকারেরা ছিলেন ওই সময়ের প্রধান কাব্য ও নাট্যসাহিত্যের রচয়িতা। ১৭শ শতাব্দীর শেষ ভাগে অপর এক বিখ্যাত কবি জন মিলটন (১৬০৮-৭৪) রচনা করেছিলেন মহাকাব্য প্যারাডাইস লস্ট (১৬৬৭)। ১৭শ শতাব্দীর শেষ ভাগে ও ১৮শ শতাব্দীর প্রথম ভাগটি ছিল ব্যঙ্গসাহিত্যের যুগ। এই যুগেই জন ড্রাইডেন ও আলেকজান্ডার পোপের কাব্য ও জনাথন সুইফটের গদ্যরচনাগুলি রচিত হয়েছিল। ১৮শ শতাব্দীতেই ড্যানিয়েল ডিফো, স্যামুয়েল রিচার্ডসন ও হেনরি ফিল্ডিংয়ের রচনার মাধ্যমে ইংরেজি সাহিত্যে উপন্যাস সাহিত্যের সূচনা ঘটে। অন্যদিকে ১৮শ শতাব্দীর শেষভাগে ও ১৯শ শতাব্দীর প্রথম ভাগে রোম্যান্টিক কবি উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ, স্যামুয়েল টেলর কোলরিজ, পার্সি বিশি শেলি, লর্ড বায়রন ও জন কিটসের উত্থান ঘটে। | উইলিয়াম শেকসপিয়র কোন রচনার জন্যে বিখ্যাত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1934_02 | পৃথিবী | পৃথিবীর অক্ষীয় ঢালের মান আপেক্ষিকভাবে অনেক লম্বা সময় ধরে অপরিবর্তনীয় রয়েছে। গড়ে ১৮.৬ বছরে পৃথিবীর অক্ষীয় ঢালের অক্ষবিচলন ঘটে, সাধারণত অতি সামান্য, অনিয়মিত গতি পরিলক্ষিত হয়। এছাড়াও পৃথিবীর অক্ষের অভিমুখ (এর কোণের মান নয়) সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়, এটির অয়নচলনের বৃত্তটি পরিপূর্ণভাবে শেষ হয় প্রতি ২৫,৮০০ বছরে একবার; এই অয়নচলন গতিটি নাক্ষত্র বছর থেকে ট্রপিক্যাল বছর পৃথক হবার কারণ হিসাবে কাজ করে। এই উভয় গতি সৃষ্টি হয় পৃথিবীর নিরক্ষরেখার স্ফীতি বরাবর সূর্য ও চঁন্দ্রের ভিন্ন ধর্মী আকর্ষণের কারণে। মেরু দুটিও ভূপৃষ্ঠের জুড়ে কয়েক মিটার স্থানন্তরিত হতে পারে। এই মেরু গতির বেশ কিছু, পর্যায়ক্রমিক উপাদান রয়েছে, যেগুলোকে একসাথে বর্ণনা করা যায় কোয়াসিপিরিওডিক গতি হিসাবে। এই গতির বার্ষিক উপাদান ছাড়াও, ১৪ মাস সাইকেলের আরো একটি উপাদান রয়েছে যা চ্যান্ডলার উবল নামে পরিচিত। পৃথিবীর বার্ষিক গতির কারণে দিন-রাত্রি ছোট বড় হবার ঘটনাও ঘটে থাকে। বর্তমান সময়ে, পৃথিবী অণুসূরবিন্দুতে অবস্থান করে ৩রা জানুয়ারির কাছাকাছি সময়ে, এবং অপসূরবিন্দুতে ৪ঠা জুলাইয়ের কাছাকাছি সময়ে। অয়নচলনের কারণে ও অক্ষীয় বিভিন্ন ঘটনার কারণে সময়ের সাথে সাথে এই দিনগুলো পরিবর্তিত হয়, যা চক্রাকার একটি প্যাটার্ন অনুসরণ করে যা মিলানকোভিটচ সাইকেল নামে পরিচিত। পৃথিবী ও সূর্যের এই পরিবর্তনশীল দূরুত্বের কারণে পৃথিবী পৃষ্ঠে পৌছানো সৌর শক্তি প্রায় ৬.৯% বৃদ্ধি পায় অণুসুরের অপেক্ষা অপসূরে। এর কারণ দক্ষিণ গোলার্ধ সূর্যের দিকে ঝুকে থাকে ঠিক যখন পৃথিবী ও সূর্যের সবচাইতে কাছাকাছি বিন্দুতে পৌছায়, সারা বছর ব্যাপী পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ এটির উত্তর গোলার্ধের থেকে কিছুটা বেশি তাপ গ্রহণ করে সূর্য থেকে। এই ঘটনাটির তাৎপর্য পৃথিবীর অক্ষীয় ঢালের কারণে মোট শক্তির পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার তুলনায় খুবই যৎসামান্য, এবং বেশিরভাগ অতিরিক্ত শক্তি গ্রহণ করে দক্ষিণ গোলার্ধে বেশি পরিমাণে থাকা সমুদ্রের পানি। | গড়ে কত বছরে পৃথিবীর অক্ষীয় ঢালের অক্ষবিচলন ঘটে ? | {
"answer_start": [
85,
85
],
"text": [
"১৮.৬ ",
"১৮.৬ "
]
} |
bn_wiki_1934_03 | পৃথিবী | পৃথিবীর অক্ষীয় ঢালের মান আপেক্ষিকভাবে অনেক লম্বা সময় ধরে অপরিবর্তনীয় রয়েছে। গড়ে ১৮.৬ বছরে পৃথিবীর অক্ষীয় ঢালের অক্ষবিচলন ঘটে, সাধারণত অতি সামান্য, অনিয়মিত গতি পরিলক্ষিত হয়। এছাড়াও পৃথিবীর অক্ষের অভিমুখ (এর কোণের মান নয়) সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়, এটির অয়নচলনের বৃত্তটি পরিপূর্ণভাবে শেষ হয় প্রতি ২৫,৮০০ বছরে একবার; এই অয়নচলন গতিটি নাক্ষত্র বছর থেকে ট্রপিক্যাল বছর পৃথক হবার কারণ হিসাবে কাজ করে। এই উভয় গতি সৃষ্টি হয় পৃথিবীর নিরক্ষরেখার স্ফীতি বরাবর সূর্য ও চঁন্দ্রের ভিন্ন ধর্মী আকর্ষণের কারণে। মেরু দুটিও ভূপৃষ্ঠের জুড়ে কয়েক মিটার স্থানন্তরিত হতে পারে। এই মেরু গতির বেশ কিছু, পর্যায়ক্রমিক উপাদান রয়েছে, যেগুলোকে একসাথে বর্ণনা করা যায় কোয়াসিপিরিওডিক গতি হিসাবে। এই গতির বার্ষিক উপাদান ছাড়াও, ১৪ মাস সাইকেলের আরো একটি উপাদান রয়েছে যা চ্যান্ডলার উবল নামে পরিচিত। পৃথিবীর বার্ষিক গতির কারণে দিন-রাত্রি ছোট বড় হবার ঘটনাও ঘটে থাকে। বর্তমান সময়ে, পৃথিবী অণুসূরবিন্দুতে অবস্থান করে ৩রা জানুয়ারির কাছাকাছি সময়ে, এবং অপসূরবিন্দুতে ৪ঠা জুলাইয়ের কাছাকাছি সময়ে। অয়নচলনের কারণে ও অক্ষীয় বিভিন্ন ঘটনার কারণে সময়ের সাথে সাথে এই দিনগুলো পরিবর্তিত হয়, যা চক্রাকার একটি প্যাটার্ন অনুসরণ করে যা মিলানকোভিটচ সাইকেল নামে পরিচিত। পৃথিবী ও সূর্যের এই পরিবর্তনশীল দূরুত্বের কারণে পৃথিবী পৃষ্ঠে পৌছানো সৌর শক্তি প্রায় ৬.৯% বৃদ্ধি পায় অণুসুরের অপেক্ষা অপসূরে। এর কারণ দক্ষিণ গোলার্ধ সূর্যের দিকে ঝুকে থাকে ঠিক যখন পৃথিবী ও সূর্যের সবচাইতে কাছাকাছি বিন্দুতে পৌছায়, সারা বছর ব্যাপী পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ এটির উত্তর গোলার্ধের থেকে কিছুটা বেশি তাপ গ্রহণ করে সূর্য থেকে। এই ঘটনাটির তাৎপর্য পৃথিবীর অক্ষীয় ঢালের কারণে মোট শক্তির পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার তুলনায় খুবই যৎসামান্য, এবং বেশিরভাগ অতিরিক্ত শক্তি গ্রহণ করে দক্ষিণ গোলার্ধে বেশি পরিমাণে থাকা সমুদ্রের পানি। | প্রতি কত বছরে এটির অয়নচলনের বৃত্তটি একবার পরিপূর্ণভাবে শেষ হয় ? | {
"answer_start": [
312,
312
],
"text": [
"২৫,৮০০ ",
"২৫,৮০০ "
]
} |
bn_wiki_1934_05 | পৃথিবী | পৃথিবীর অক্ষীয় ঢালের মান আপেক্ষিকভাবে অনেক লম্বা সময় ধরে অপরিবর্তনীয় রয়েছে। গড়ে ১৮.৬ বছরে পৃথিবীর অক্ষীয় ঢালের অক্ষবিচলন ঘটে, সাধারণত অতি সামান্য, অনিয়মিত গতি পরিলক্ষিত হয়। এছাড়াও পৃথিবীর অক্ষের অভিমুখ (এর কোণের মান নয়) সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়, এটির অয়নচলনের বৃত্তটি পরিপূর্ণভাবে শেষ হয় প্রতি ২৫,৮০০ বছরে একবার; এই অয়নচলন গতিটি নাক্ষত্র বছর থেকে ট্রপিক্যাল বছর পৃথক হবার কারণ হিসাবে কাজ করে। এই উভয় গতি সৃষ্টি হয় পৃথিবীর নিরক্ষরেখার স্ফীতি বরাবর সূর্য ও চঁন্দ্রের ভিন্ন ধর্মী আকর্ষণের কারণে। মেরু দুটিও ভূপৃষ্ঠের জুড়ে কয়েক মিটার স্থানন্তরিত হতে পারে। এই মেরু গতির বেশ কিছু, পর্যায়ক্রমিক উপাদান রয়েছে, যেগুলোকে একসাথে বর্ণনা করা যায় কোয়াসিপিরিওডিক গতি হিসাবে। এই গতির বার্ষিক উপাদান ছাড়াও, ১৪ মাস সাইকেলের আরো একটি উপাদান রয়েছে যা চ্যান্ডলার উবল নামে পরিচিত। পৃথিবীর বার্ষিক গতির কারণে দিন-রাত্রি ছোট বড় হবার ঘটনাও ঘটে থাকে। বর্তমান সময়ে, পৃথিবী অণুসূরবিন্দুতে অবস্থান করে ৩রা জানুয়ারির কাছাকাছি সময়ে, এবং অপসূরবিন্দুতে ৪ঠা জুলাইয়ের কাছাকাছি সময়ে। অয়নচলনের কারণে ও অক্ষীয় বিভিন্ন ঘটনার কারণে সময়ের সাথে সাথে এই দিনগুলো পরিবর্তিত হয়, যা চক্রাকার একটি প্যাটার্ন অনুসরণ করে যা মিলানকোভিটচ সাইকেল নামে পরিচিত। পৃথিবী ও সূর্যের এই পরিবর্তনশীল দূরুত্বের কারণে পৃথিবী পৃষ্ঠে পৌছানো সৌর শক্তি প্রায় ৬.৯% বৃদ্ধি পায় অণুসুরের অপেক্ষা অপসূরে। এর কারণ দক্ষিণ গোলার্ধ সূর্যের দিকে ঝুকে থাকে ঠিক যখন পৃথিবী ও সূর্যের সবচাইতে কাছাকাছি বিন্দুতে পৌছায়, সারা বছর ব্যাপী পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ এটির উত্তর গোলার্ধের থেকে কিছুটা বেশি তাপ গ্রহণ করে সূর্য থেকে। এই ঘটনাটির তাৎপর্য পৃথিবীর অক্ষীয় ঢালের কারণে মোট শক্তির পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার তুলনায় খুবই যৎসামান্য, এবং বেশিরভাগ অতিরিক্ত শক্তি গ্রহণ করে দক্ষিণ গোলার্ধে বেশি পরিমাণে থাকা সমুদ্রের পানি। | পৃথিবী কবে অণুসূরবিন্দুতে অবস্থান করে ? | {
"answer_start": [
904,
904
],
"text": [
"৩রা জানুয়ারির কাছাকাছি সময়ে,",
"৩রা জানুয়ারির কাছাকাছি সময়ে,"
]
} |
bn_wiki_2220_01 | অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম | থানোস মহাবিশ্বের অর্ধেক জীবনকে বিচ্ছিন্ন করার জন্য ইনফিনিটি গাউন্টলেট ব্যবহার করার তিন সপ্তাহ পরে, ক্যারল ড্যানভার্স মহাকাশের গভীর স্থান থেকে টনি স্টার্ক এবং নেবুলাকে উদ্ধার করে পৃথিবীতে ফিরিয়ে দেয়। তারা অবশিষ্ট অ্যাভেঞ্জার-ব্রুস ব্যানার, স্টিভ রজার্স, রকেট, থোর, নাতাশা রোমানফ এবং জেমস রোডসের সাথে পুনরায় মিলিত হয়। তারা থানোসকে একটি নির্বাসিত গ্রহে খুজে পায়। তারা বিচ্ছিন্নতাগুলি বিপরীত করার জন্য ইনফিনিটি স্টোনগুলি পুনরুদ্ধার করতে এবং ব্যবহার করার পরিকল্পনা করে, তবে থানোস প্রকাশ করে যে তিনি আরও ব্যবহার প্রতিরোধ করতে ইতিমধ্যেই তাদের ধ্বংস করেছে।এরপর থর স্টর্মব্রেকার দিয়ে আহত থ্যানোস কে মেরে ফেলে। পাঁচ বছর পরে, স্কট ল্যাং কোয়ান্টাম অঞ্চল থেকে পালিয়ে যান। তিনি পালিয়ে অ্যাভেঞ্জার্স এর সদর দপ্তরে এ আসেন, যেখানে তিনি রোমনফ এবং রজার্সকে ব্যাখ্যা করেন যে তিনি আটকা পড়ে মাত্র পাঁচ ঘণ্টা সময় কাটিয়েছেন। কোয়ান্টাম রিয়েল টাইম ভ্রমণের অনুমতি দিতে পারে বলে মনে করা হয়, তিনজন স্টার্ককে অতীতের স্টোনস উদ্ধার করতে সাহায্য করতে বলেন,যাতে তারা বর্তমানে থানোস এর কর্মগুলি বিপরীত করতে পারেন, কিন্তু স্টার্ক তার মেয়ের মরগানকে হারাতে ভয় পাওয়ার জন্য প্রত্যাখ্যান করেন। তার স্ত্রী পেপার পটস এর সাথে কথা বলার পর, স্টার্ক ব্যানারের সাথে কাজ করে, এবং কোয়ান্টাম অঞ্চল নিয়ে গবেষণা করে। দুইজনে সফলভাবে টাইম মেশিন তৈরি করে। | কে মহাকাশের গভীর স্থান থেকে টনি স্টার্ক এবং নেবুলাকে উদ্ধার করে পৃথিবীতে ফিরিয়ে দেয়? | {
"answer_start": [
99,
99
],
"text": [
"ক্যারল ড্যানভার্স",
"ক্যারল ড্যানভার্স"
]
} |
bn_wiki_2220_02 | অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম | থানোস মহাবিশ্বের অর্ধেক জীবনকে বিচ্ছিন্ন করার জন্য ইনফিনিটি গাউন্টলেট ব্যবহার করার তিন সপ্তাহ পরে, ক্যারল ড্যানভার্স মহাকাশের গভীর স্থান থেকে টনি স্টার্ক এবং নেবুলাকে উদ্ধার করে পৃথিবীতে ফিরিয়ে দেয়। তারা অবশিষ্ট অ্যাভেঞ্জার-ব্রুস ব্যানার, স্টিভ রজার্স, রকেট, থোর, নাতাশা রোমানফ এবং জেমস রোডসের সাথে পুনরায় মিলিত হয়। তারা থানোসকে একটি নির্বাসিত গ্রহে খুজে পায়। তারা বিচ্ছিন্নতাগুলি বিপরীত করার জন্য ইনফিনিটি স্টোনগুলি পুনরুদ্ধার করতে এবং ব্যবহার করার পরিকল্পনা করে, তবে থানোস প্রকাশ করে যে তিনি আরও ব্যবহার প্রতিরোধ করতে ইতিমধ্যেই তাদের ধ্বংস করেছে।এরপর থর স্টর্মব্রেকার দিয়ে আহত থ্যানোস কে মেরে ফেলে। পাঁচ বছর পরে, স্কট ল্যাং কোয়ান্টাম অঞ্চল থেকে পালিয়ে যান। তিনি পালিয়ে অ্যাভেঞ্জার্স এর সদর দপ্তরে এ আসেন, যেখানে তিনি রোমনফ এবং রজার্সকে ব্যাখ্যা করেন যে তিনি আটকা পড়ে মাত্র পাঁচ ঘণ্টা সময় কাটিয়েছেন। কোয়ান্টাম রিয়েল টাইম ভ্রমণের অনুমতি দিতে পারে বলে মনে করা হয়, তিনজন স্টার্ককে অতীতের স্টোনস উদ্ধার করতে সাহায্য করতে বলেন,যাতে তারা বর্তমানে থানোস এর কর্মগুলি বিপরীত করতে পারেন, কিন্তু স্টার্ক তার মেয়ের মরগানকে হারাতে ভয় পাওয়ার জন্য প্রত্যাখ্যান করেন। তার স্ত্রী পেপার পটস এর সাথে কথা বলার পর, স্টার্ক ব্যানারের সাথে কাজ করে, এবং কোয়ান্টাম অঞ্চল নিয়ে গবেষণা করে। দুইজনে সফলভাবে টাইম মেশিন তৈরি করে। | অ্যাভেঞ্জাররা থানোসকে কোথায় খুজে পায়? | {
"answer_start": [
333,
333
],
"text": [
"একটি নির্বাসিত গ্রহে",
"একটি নির্বাসিত গ্রহে"
]
} |
bn_wiki_2220_03 | অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম | থানোস মহাবিশ্বের অর্ধেক জীবনকে বিচ্ছিন্ন করার জন্য ইনফিনিটি গাউন্টলেট ব্যবহার করার তিন সপ্তাহ পরে, ক্যারল ড্যানভার্স মহাকাশের গভীর স্থান থেকে টনি স্টার্ক এবং নেবুলাকে উদ্ধার করে পৃথিবীতে ফিরিয়ে দেয়। তারা অবশিষ্ট অ্যাভেঞ্জার-ব্রুস ব্যানার, স্টিভ রজার্স, রকেট, থোর, নাতাশা রোমানফ এবং জেমস রোডসের সাথে পুনরায় মিলিত হয়। তারা থানোসকে একটি নির্বাসিত গ্রহে খুজে পায়। তারা বিচ্ছিন্নতাগুলি বিপরীত করার জন্য ইনফিনিটি স্টোনগুলি পুনরুদ্ধার করতে এবং ব্যবহার করার পরিকল্পনা করে, তবে থানোস প্রকাশ করে যে তিনি আরও ব্যবহার প্রতিরোধ করতে ইতিমধ্যেই তাদের ধ্বংস করেছে।এরপর থর স্টর্মব্রেকার দিয়ে আহত থ্যানোস কে মেরে ফেলে। পাঁচ বছর পরে, স্কট ল্যাং কোয়ান্টাম অঞ্চল থেকে পালিয়ে যান। তিনি পালিয়ে অ্যাভেঞ্জার্স এর সদর দপ্তরে এ আসেন, যেখানে তিনি রোমনফ এবং রজার্সকে ব্যাখ্যা করেন যে তিনি আটকা পড়ে মাত্র পাঁচ ঘণ্টা সময় কাটিয়েছেন। কোয়ান্টাম রিয়েল টাইম ভ্রমণের অনুমতি দিতে পারে বলে মনে করা হয়, তিনজন স্টার্ককে অতীতের স্টোনস উদ্ধার করতে সাহায্য করতে বলেন,যাতে তারা বর্তমানে থানোস এর কর্মগুলি বিপরীত করতে পারেন, কিন্তু স্টার্ক তার মেয়ের মরগানকে হারাতে ভয় পাওয়ার জন্য প্রত্যাখ্যান করেন। তার স্ত্রী পেপার পটস এর সাথে কথা বলার পর, স্টার্ক ব্যানারের সাথে কাজ করে, এবং কোয়ান্টাম অঞ্চল নিয়ে গবেষণা করে। দুইজনে সফলভাবে টাইম মেশিন তৈরি করে। | কে থ্যানোসকে মেরে ফেলে? | {
"answer_start": [
558,
558
],
"text": [
"থর",
"থর"
]
} |
bn_wiki_2220_04 | অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম | থানোস মহাবিশ্বের অর্ধেক জীবনকে বিচ্ছিন্ন করার জন্য ইনফিনিটি গাউন্টলেট ব্যবহার করার তিন সপ্তাহ পরে, ক্যারল ড্যানভার্স মহাকাশের গভীর স্থান থেকে টনি স্টার্ক এবং নেবুলাকে উদ্ধার করে পৃথিবীতে ফিরিয়ে দেয়। তারা অবশিষ্ট অ্যাভেঞ্জার-ব্রুস ব্যানার, স্টিভ রজার্স, রকেট, থোর, নাতাশা রোমানফ এবং জেমস রোডসের সাথে পুনরায় মিলিত হয়। তারা থানোসকে একটি নির্বাসিত গ্রহে খুজে পায়। তারা বিচ্ছিন্নতাগুলি বিপরীত করার জন্য ইনফিনিটি স্টোনগুলি পুনরুদ্ধার করতে এবং ব্যবহার করার পরিকল্পনা করে, তবে থানোস প্রকাশ করে যে তিনি আরও ব্যবহার প্রতিরোধ করতে ইতিমধ্যেই তাদের ধ্বংস করেছে।এরপর থর স্টর্মব্রেকার দিয়ে আহত থ্যানোস কে মেরে ফেলে। পাঁচ বছর পরে, স্কট ল্যাং কোয়ান্টাম অঞ্চল থেকে পালিয়ে যান। তিনি পালিয়ে অ্যাভেঞ্জার্স এর সদর দপ্তরে এ আসেন, যেখানে তিনি রোমনফ এবং রজার্সকে ব্যাখ্যা করেন যে তিনি আটকা পড়ে মাত্র পাঁচ ঘণ্টা সময় কাটিয়েছেন। কোয়ান্টাম রিয়েল টাইম ভ্রমণের অনুমতি দিতে পারে বলে মনে করা হয়, তিনজন স্টার্ককে অতীতের স্টোনস উদ্ধার করতে সাহায্য করতে বলেন,যাতে তারা বর্তমানে থানোস এর কর্মগুলি বিপরীত করতে পারেন, কিন্তু স্টার্ক তার মেয়ের মরগানকে হারাতে ভয় পাওয়ার জন্য প্রত্যাখ্যান করেন। তার স্ত্রী পেপার পটস এর সাথে কথা বলার পর, স্টার্ক ব্যানারের সাথে কাজ করে, এবং কোয়ান্টাম অঞ্চল নিয়ে গবেষণা করে। দুইজনে সফলভাবে টাইম মেশিন তৈরি করে। | স্কট ল্যাং কোয়ান্টাম অঞ্চল থেকে পালিয়ে কোথায় যান? | {
"answer_start": [
680,
680
],
"text": [
"অ্যাভেঞ্জার্স এর সদর দপ্তরে",
"অ্যাভেঞ্জার্স এর সদর দপ্তরে"
]
} |
bn_wiki_2220_05 | অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম | থানোস মহাবিশ্বের অর্ধেক জীবনকে বিচ্ছিন্ন করার জন্য ইনফিনিটি গাউন্টলেট ব্যবহার করার তিন সপ্তাহ পরে, ক্যারল ড্যানভার্স মহাকাশের গভীর স্থান থেকে টনি স্টার্ক এবং নেবুলাকে উদ্ধার করে পৃথিবীতে ফিরিয়ে দেয়। তারা অবশিষ্ট অ্যাভেঞ্জার-ব্রুস ব্যানার, স্টিভ রজার্স, রকেট, থোর, নাতাশা রোমানফ এবং জেমস রোডসের সাথে পুনরায় মিলিত হয়। তারা থানোসকে একটি নির্বাসিত গ্রহে খুজে পায়। তারা বিচ্ছিন্নতাগুলি বিপরীত করার জন্য ইনফিনিটি স্টোনগুলি পুনরুদ্ধার করতে এবং ব্যবহার করার পরিকল্পনা করে, তবে থানোস প্রকাশ করে যে তিনি আরও ব্যবহার প্রতিরোধ করতে ইতিমধ্যেই তাদের ধ্বংস করেছে।এরপর থর স্টর্মব্রেকার দিয়ে আহত থ্যানোস কে মেরে ফেলে। পাঁচ বছর পরে, স্কট ল্যাং কোয়ান্টাম অঞ্চল থেকে পালিয়ে যান। তিনি পালিয়ে অ্যাভেঞ্জার্স এর সদর দপ্তরে এ আসেন, যেখানে তিনি রোমনফ এবং রজার্সকে ব্যাখ্যা করেন যে তিনি আটকা পড়ে মাত্র পাঁচ ঘণ্টা সময় কাটিয়েছেন। কোয়ান্টাম রিয়েল টাইম ভ্রমণের অনুমতি দিতে পারে বলে মনে করা হয়, তিনজন স্টার্ককে অতীতের স্টোনস উদ্ধার করতে সাহায্য করতে বলেন,যাতে তারা বর্তমানে থানোস এর কর্মগুলি বিপরীত করতে পারেন, কিন্তু স্টার্ক তার মেয়ের মরগানকে হারাতে ভয় পাওয়ার জন্য প্রত্যাখ্যান করেন। তার স্ত্রী পেপার পটস এর সাথে কথা বলার পর, স্টার্ক ব্যানারের সাথে কাজ করে, এবং কোয়ান্টাম অঞ্চল নিয়ে গবেষণা করে। দুইজনে সফলভাবে টাইম মেশিন তৈরি করে। | টাইম মেশিনের সাহায্য নিয়ে ব্যানার, ল্যাং, রজার্স এবং স্টার্ক কোথায় ভ্রমন করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
Subsets and Splits