id
stringlengths
15
15
title
stringlengths
2
1.44k
context
stringlengths
179
4.78k
question
stringlengths
6
207
answers
dict
bn_wiki_0256_02
জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র বৈশিষ্ট্যসমূহ
সঠিকভাবে কাজ করার জন্য ওয়েবের দুইটি দর্পণ ও অন্যান্য তাপ-সংবেদনশীল অংশগুলিকে অত্যন্ত শীতল অবস্থায় রাখতে হবে এবং যে অতিসূক্ষ্ম, দুর্বল সংকেতগুলি গ্রহণের জন্য এটিকে প্রস্তুত করা হয়েছে, সেই সংকেতগুলিকে বিনষ্টকারী সৌরজগতের অন্যান্য বস্তুর (মূলত সূর্য, পৃথিবী, চাঁদ এমনকি দূরবীক্ষণ যন্ত্রটির নিজস্ব উত্তাপ) আলোকীয় ও তাপীয় বিকিরণের কারণে সৃষ্ট অনাকাঙ্খিত ব্যতিচার থেকে এটিকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। এ কারণে প্রথমত এটিকে পৃথিবী থেকে বহুদূরে, পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্বেরও প্রায় ৪ গুণ দূরে, প্রায় ১৫ লক্ষ কিলোমিটার দূরত্বে, দ্বিতীয় লাগ্রঁজীয় বিন্দুতে মোতায়েন করা হবে। তুলনায় হাবল দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি পৃথিবী থেকে মাত্র ৫৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। দ্বিতীয়ত, যন্ত্রটিকে সূর্যের তাপ থেকে সুরক্ষা প্রদানের জন্য ৩০০ বর্গমিটার (৩২৩১ বর্গফুট) ক্ষেত্রফলের একটি সৌরঢাল মোতায়েন করা হবে। সৌরঢালটি সিলিকন ও অ্যালুমিনিয়ামে আবৃত পাঁচটি তাপ-অন্তরক ক্যাপটন পাত (বিশেষ ধরনের পলিথিনের মতো পাতলা পলিইমাইড ঝিল্লি) দিয়ে নির্মিত। সৌরঢালের উত্তপ্ত পার্শ্বটির তাপমাত্রা ক্ষেত্রবিশেষে ৮৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠতে পারে। কিন্তু এটির শীতল পার্শ্বে মূল ও গৌণ দর্পণ ও অন্যান্য যন্ত্রাংশগুলির তাপমাত্রা ৫০ কেলভিনের (শূন্যের নিচে ২২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস) নিচে থাকবে। দর্পণ (ও তার পশ্চাৎফলক) ও সৌরঢালটি ব্যতীত ওয়েবে আরও আছে একটি সমন্বিত বৈজ্ঞানিক উপকরণ উপাংশ, যাতে চারটি বৈজ্ঞানিক উপকরণ রয়েছে; এগুলি হল মধ্য-অবলোহিত উপকরণ, নিকট-অবলোহিত বর্ণালীলেখ যন্ত্র, নিকট-অবলোহিত চিত্রগ্রাহক, সূক্ষ্ম চালনা সুবেদী গ্রাহক/নিকট-অবলোহিত চিত্রক ও গরাদহীন বর্ণালীলেখ যন্ত্র। মহাকাশযান-বাস নামক আরেকটি অংশ বৈদ্যুতিক শক্তি, উচ্চতা নিয়ন্ত্রণ, যোগাযোগ, আদেশ ও উপাত্ত সামাল, প্রচালন ও তাপীয় নিয়ন্ত্রণের কাজগুলির প্রতিটির জন্য পৃথক ৬টি উপব্যবস্থা ধারণ করে আছে। এছাড়া পৃথিবীতে বৈজ্ঞানিক উপাত্ত প্রেরণের জন্য ও আদেশ গ্রহণের জন্য পৃথিবীর দিকে মুখ করে একটি শুঙ্গ (অ্যান্টেনা) এবং সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদনের জন্য সূর্যের দিকে মুখ করে এক সারি সৌরবিদ্যুৎকোষ রয়েছে। নির্দিষ্ট নক্ষত্র অঞ্চলের দিকে তাক করার জন্য কিছু ক্ষুদ্রাকায় দূরবীক্ষণ যন্ত্রও আছে, যেগুলিকে নক্ষত্র সন্ধানী নাম দেওয়া হয়েছে। ওয়েবের সমগ্র দূরবীক্ষণ যন্ত্রটির ভর প্রায় ৬ মেট্রিক টন, যা হাবলের ভরের (প্রায় ১২ মেট্রিক টন) প্রায় অর্ধেক। দূরবীক্ষণ যন্ত্রটির দর্পণ, সৌরঢাল ও অন্যান্য বেশ কিছু অংশ ভাঁজ করে রকেটের নাসাশঙ্কুতে রেখে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে এবং যন্ত্রটির এক মাস দৈর্ঘ্যের যাত্রাকালীন সময়ে একে একে সেগুলির ভাঁজ খুলে মেলে ধরা হবে। সম্পূর্ণ মোতায়েনকৃত অবস্থায় ২য় লাগ্রঁজ বিন্দুতে পৌঁছানোর পরে শুরু হবে দায়িত্ব অর্পণ ধাপ; এই ধাপে মূল দর্পণের প্রতিটি খণ্ডকে এক সমতলে নিয়ে আসা হবে এবং চারটি বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামের প্রতিটির কার্যকারিতা পরীক্ষা করে সব ধরনের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম ত্রুটি সংশোধন করা হবে, যাতে সর্বোচ্চ স্পষ্ট চিত্র পাওয়া যায়। মোতায়েন ও দায়িত্ব অর্পণের দুই ধাপবিশিষ্ট সমগ্র প্রস্তুতি প্রক্রিয়াটি শেষ করতে উৎক্ষেপণ মুহূর্ত থেকে প্রায় ছয় মাস লাগবে। এর কারণ ওয়েবের উপাংশগুলিকে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে জায়গামত বসতে হবে, কেননা যন্ত্রটিতে ৩৪৪টি একক ব্যর্থতা-বিন্দু বিদ্যমান, যার একটি ব্যর্থ হলে পুরো প্রকল্পটিই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতে পারে। পৃথিবী থেকে বহুদূরে অবস্থিত বলে একবার মোতায়েন করার পরে মানুষের হাতে ওয়েবের কোনও মেরামতি বা পুরনো হয়ে যাওয়া যন্ত্রাংশ প্রতিস্থাপন করা প্রায় অসম্ভব। পরিকল্পনা মোতাবেক ২০২২ সালের জুলাই মাস থেকে দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি পৃথিবীতে অবস্থিত নাসার গভীর মহাকাশ টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার (ডিপ স্পেস নেটওয়ার্ক) অংশ অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরা, স্পেনের মাদ্রিদ ও ক্যালিফোর্নিয়ার গোল্ডস্টোন শহরের কাছে অবস্থিত তিনটি গ্রাহক অ্যান্টেনাবিশিষ্ট ভূকেন্দ্রকে উদ্দেশ্য করে বৈজ্ঞানিক উপাত্ত (দৈনিক দুইবার করে প্রতিবার কমপক্ষে ২৮.৬ গিগাবাইট পরিমাণ উপাত্ত) প্রেরণ করা শুরু করবে। ওয়েবে বহনকৃত জ্বালানির সাহায্যে যন্ত্রটিকে কমপক্ষে প্রায় ১০ বছর কর্মক্ষম রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে। তুলনায় হাবল দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কর্মক্ষম আছে।
হাবল দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি পৃথিবী থেকে কত কিলোমিটার দূরে অবস্থিত?
{ "answer_start": [ 484, 484 ], "text": [ "প্রায় ১৫ লক্ষ", "প্রায় ১৫ লক্ষ" ] }
bn_wiki_0256_03
জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র বৈশিষ্ট্যসমূহ
সঠিকভাবে কাজ করার জন্য ওয়েবের দুইটি দর্পণ ও অন্যান্য তাপ-সংবেদনশীল অংশগুলিকে অত্যন্ত শীতল অবস্থায় রাখতে হবে এবং যে অতিসূক্ষ্ম, দুর্বল সংকেতগুলি গ্রহণের জন্য এটিকে প্রস্তুত করা হয়েছে, সেই সংকেতগুলিকে বিনষ্টকারী সৌরজগতের অন্যান্য বস্তুর (মূলত সূর্য, পৃথিবী, চাঁদ এমনকি দূরবীক্ষণ যন্ত্রটির নিজস্ব উত্তাপ) আলোকীয় ও তাপীয় বিকিরণের কারণে সৃষ্ট অনাকাঙ্খিত ব্যতিচার থেকে এটিকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। এ কারণে প্রথমত এটিকে পৃথিবী থেকে বহুদূরে, পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্বেরও প্রায় ৪ গুণ দূরে, প্রায় ১৫ লক্ষ কিলোমিটার দূরত্বে, দ্বিতীয় লাগ্রঁজীয় বিন্দুতে মোতায়েন করা হবে। তুলনায় হাবল দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি পৃথিবী থেকে মাত্র ৫৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। দ্বিতীয়ত, যন্ত্রটিকে সূর্যের তাপ থেকে সুরক্ষা প্রদানের জন্য ৩০০ বর্গমিটার (৩২৩১ বর্গফুট) ক্ষেত্রফলের একটি সৌরঢাল মোতায়েন করা হবে। সৌরঢালটি সিলিকন ও অ্যালুমিনিয়ামে আবৃত পাঁচটি তাপ-অন্তরক ক্যাপটন পাত (বিশেষ ধরনের পলিথিনের মতো পাতলা পলিইমাইড ঝিল্লি) দিয়ে নির্মিত। সৌরঢালের উত্তপ্ত পার্শ্বটির তাপমাত্রা ক্ষেত্রবিশেষে ৮৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠতে পারে। কিন্তু এটির শীতল পার্শ্বে মূল ও গৌণ দর্পণ ও অন্যান্য যন্ত্রাংশগুলির তাপমাত্রা ৫০ কেলভিনের (শূন্যের নিচে ২২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস) নিচে থাকবে। দর্পণ (ও তার পশ্চাৎফলক) ও সৌরঢালটি ব্যতীত ওয়েবে আরও আছে একটি সমন্বিত বৈজ্ঞানিক উপকরণ উপাংশ, যাতে চারটি বৈজ্ঞানিক উপকরণ রয়েছে; এগুলি হল মধ্য-অবলোহিত উপকরণ, নিকট-অবলোহিত বর্ণালীলেখ যন্ত্র, নিকট-অবলোহিত চিত্রগ্রাহক, সূক্ষ্ম চালনা সুবেদী গ্রাহক/নিকট-অবলোহিত চিত্রক ও গরাদহীন বর্ণালীলেখ যন্ত্র। মহাকাশযান-বাস নামক আরেকটি অংশ বৈদ্যুতিক শক্তি, উচ্চতা নিয়ন্ত্রণ, যোগাযোগ, আদেশ ও উপাত্ত সামাল, প্রচালন ও তাপীয় নিয়ন্ত্রণের কাজগুলির প্রতিটির জন্য পৃথক ৬টি উপব্যবস্থা ধারণ করে আছে। এছাড়া পৃথিবীতে বৈজ্ঞানিক উপাত্ত প্রেরণের জন্য ও আদেশ গ্রহণের জন্য পৃথিবীর দিকে মুখ করে একটি শুঙ্গ (অ্যান্টেনা) এবং সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদনের জন্য সূর্যের দিকে মুখ করে এক সারি সৌরবিদ্যুৎকোষ রয়েছে। নির্দিষ্ট নক্ষত্র অঞ্চলের দিকে তাক করার জন্য কিছু ক্ষুদ্রাকায় দূরবীক্ষণ যন্ত্রও আছে, যেগুলিকে নক্ষত্র সন্ধানী নাম দেওয়া হয়েছে। ওয়েবের সমগ্র দূরবীক্ষণ যন্ত্রটির ভর প্রায় ৬ মেট্রিক টন, যা হাবলের ভরের (প্রায় ১২ মেট্রিক টন) প্রায় অর্ধেক। দূরবীক্ষণ যন্ত্রটির দর্পণ, সৌরঢাল ও অন্যান্য বেশ কিছু অংশ ভাঁজ করে রকেটের নাসাশঙ্কুতে রেখে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে এবং যন্ত্রটির এক মাস দৈর্ঘ্যের যাত্রাকালীন সময়ে একে একে সেগুলির ভাঁজ খুলে মেলে ধরা হবে। সম্পূর্ণ মোতায়েনকৃত অবস্থায় ২য় লাগ্রঁজ বিন্দুতে পৌঁছানোর পরে শুরু হবে দায়িত্ব অর্পণ ধাপ; এই ধাপে মূল দর্পণের প্রতিটি খণ্ডকে এক সমতলে নিয়ে আসা হবে এবং চারটি বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামের প্রতিটির কার্যকারিতা পরীক্ষা করে সব ধরনের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম ত্রুটি সংশোধন করা হবে, যাতে সর্বোচ্চ স্পষ্ট চিত্র পাওয়া যায়। মোতায়েন ও দায়িত্ব অর্পণের দুই ধাপবিশিষ্ট সমগ্র প্রস্তুতি প্রক্রিয়াটি শেষ করতে উৎক্ষেপণ মুহূর্ত থেকে প্রায় ছয় মাস লাগবে। এর কারণ ওয়েবের উপাংশগুলিকে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে জায়গামত বসতে হবে, কেননা যন্ত্রটিতে ৩৪৪টি একক ব্যর্থতা-বিন্দু বিদ্যমান, যার একটি ব্যর্থ হলে পুরো প্রকল্পটিই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতে পারে। পৃথিবী থেকে বহুদূরে অবস্থিত বলে একবার মোতায়েন করার পরে মানুষের হাতে ওয়েবের কোনও মেরামতি বা পুরনো হয়ে যাওয়া যন্ত্রাংশ প্রতিস্থাপন করা প্রায় অসম্ভব। পরিকল্পনা মোতাবেক ২০২২ সালের জুলাই মাস থেকে দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি পৃথিবীতে অবস্থিত নাসার গভীর মহাকাশ টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার (ডিপ স্পেস নেটওয়ার্ক) অংশ অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরা, স্পেনের মাদ্রিদ ও ক্যালিফোর্নিয়ার গোল্ডস্টোন শহরের কাছে অবস্থিত তিনটি গ্রাহক অ্যান্টেনাবিশিষ্ট ভূকেন্দ্রকে উদ্দেশ্য করে বৈজ্ঞানিক উপাত্ত (দৈনিক দুইবার করে প্রতিবার কমপক্ষে ২৮.৬ গিগাবাইট পরিমাণ উপাত্ত) প্রেরণ করা শুরু করবে। ওয়েবে বহনকৃত জ্বালানির সাহায্যে যন্ত্রটিকে কমপক্ষে প্রায় ১০ বছর কর্মক্ষম রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে। তুলনায় হাবল দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কর্মক্ষম আছে।
জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্রটিকে সূর্যের তাপ থেকে সুরক্ষা প্রদানের জন্য যে সৌরঢাল মোতায়েন করা হবে তার ক্ষেত্রফল কত?
{ "answer_start": [ 704, 704 ], "text": [ "৩০০ বর্গমিটার (৩২৩১ বর্গফুট)", "৩০০ বর্গমিটার (৩২৩১ বর্গফুট)" ] }
bn_wiki_0256_05
জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র বৈশিষ্ট্যসমূহ
সঠিকভাবে কাজ করার জন্য ওয়েবের দুইটি দর্পণ ও অন্যান্য তাপ-সংবেদনশীল অংশগুলিকে অত্যন্ত শীতল অবস্থায় রাখতে হবে এবং যে অতিসূক্ষ্ম, দুর্বল সংকেতগুলি গ্রহণের জন্য এটিকে প্রস্তুত করা হয়েছে, সেই সংকেতগুলিকে বিনষ্টকারী সৌরজগতের অন্যান্য বস্তুর (মূলত সূর্য, পৃথিবী, চাঁদ এমনকি দূরবীক্ষণ যন্ত্রটির নিজস্ব উত্তাপ) আলোকীয় ও তাপীয় বিকিরণের কারণে সৃষ্ট অনাকাঙ্খিত ব্যতিচার থেকে এটিকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। এ কারণে প্রথমত এটিকে পৃথিবী থেকে বহুদূরে, পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্বেরও প্রায় ৪ গুণ দূরে, প্রায় ১৫ লক্ষ কিলোমিটার দূরত্বে, দ্বিতীয় লাগ্রঁজীয় বিন্দুতে মোতায়েন করা হবে। তুলনায় হাবল দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি পৃথিবী থেকে মাত্র ৫৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। দ্বিতীয়ত, যন্ত্রটিকে সূর্যের তাপ থেকে সুরক্ষা প্রদানের জন্য ৩০০ বর্গমিটার (৩২৩১ বর্গফুট) ক্ষেত্রফলের একটি সৌরঢাল মোতায়েন করা হবে। সৌরঢালটি সিলিকন ও অ্যালুমিনিয়ামে আবৃত পাঁচটি তাপ-অন্তরক ক্যাপটন পাত (বিশেষ ধরনের পলিথিনের মতো পাতলা পলিইমাইড ঝিল্লি) দিয়ে নির্মিত। সৌরঢালের উত্তপ্ত পার্শ্বটির তাপমাত্রা ক্ষেত্রবিশেষে ৮৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠতে পারে। কিন্তু এটির শীতল পার্শ্বে মূল ও গৌণ দর্পণ ও অন্যান্য যন্ত্রাংশগুলির তাপমাত্রা ৫০ কেলভিনের (শূন্যের নিচে ২২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস) নিচে থাকবে। দর্পণ (ও তার পশ্চাৎফলক) ও সৌরঢালটি ব্যতীত ওয়েবে আরও আছে একটি সমন্বিত বৈজ্ঞানিক উপকরণ উপাংশ, যাতে চারটি বৈজ্ঞানিক উপকরণ রয়েছে; এগুলি হল মধ্য-অবলোহিত উপকরণ, নিকট-অবলোহিত বর্ণালীলেখ যন্ত্র, নিকট-অবলোহিত চিত্রগ্রাহক, সূক্ষ্ম চালনা সুবেদী গ্রাহক/নিকট-অবলোহিত চিত্রক ও গরাদহীন বর্ণালীলেখ যন্ত্র। মহাকাশযান-বাস নামক আরেকটি অংশ বৈদ্যুতিক শক্তি, উচ্চতা নিয়ন্ত্রণ, যোগাযোগ, আদেশ ও উপাত্ত সামাল, প্রচালন ও তাপীয় নিয়ন্ত্রণের কাজগুলির প্রতিটির জন্য পৃথক ৬টি উপব্যবস্থা ধারণ করে আছে। এছাড়া পৃথিবীতে বৈজ্ঞানিক উপাত্ত প্রেরণের জন্য ও আদেশ গ্রহণের জন্য পৃথিবীর দিকে মুখ করে একটি শুঙ্গ (অ্যান্টেনা) এবং সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদনের জন্য সূর্যের দিকে মুখ করে এক সারি সৌরবিদ্যুৎকোষ রয়েছে। নির্দিষ্ট নক্ষত্র অঞ্চলের দিকে তাক করার জন্য কিছু ক্ষুদ্রাকায় দূরবীক্ষণ যন্ত্রও আছে, যেগুলিকে নক্ষত্র সন্ধানী নাম দেওয়া হয়েছে। ওয়েবের সমগ্র দূরবীক্ষণ যন্ত্রটির ভর প্রায় ৬ মেট্রিক টন, যা হাবলের ভরের (প্রায় ১২ মেট্রিক টন) প্রায় অর্ধেক। দূরবীক্ষণ যন্ত্রটির দর্পণ, সৌরঢাল ও অন্যান্য বেশ কিছু অংশ ভাঁজ করে রকেটের নাসাশঙ্কুতে রেখে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে এবং যন্ত্রটির এক মাস দৈর্ঘ্যের যাত্রাকালীন সময়ে একে একে সেগুলির ভাঁজ খুলে মেলে ধরা হবে। সম্পূর্ণ মোতায়েনকৃত অবস্থায় ২য় লাগ্রঁজ বিন্দুতে পৌঁছানোর পরে শুরু হবে দায়িত্ব অর্পণ ধাপ; এই ধাপে মূল দর্পণের প্রতিটি খণ্ডকে এক সমতলে নিয়ে আসা হবে এবং চারটি বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামের প্রতিটির কার্যকারিতা পরীক্ষা করে সব ধরনের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম ত্রুটি সংশোধন করা হবে, যাতে সর্বোচ্চ স্পষ্ট চিত্র পাওয়া যায়। মোতায়েন ও দায়িত্ব অর্পণের দুই ধাপবিশিষ্ট সমগ্র প্রস্তুতি প্রক্রিয়াটি শেষ করতে উৎক্ষেপণ মুহূর্ত থেকে প্রায় ছয় মাস লাগবে। এর কারণ ওয়েবের উপাংশগুলিকে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে জায়গামত বসতে হবে, কেননা যন্ত্রটিতে ৩৪৪টি একক ব্যর্থতা-বিন্দু বিদ্যমান, যার একটি ব্যর্থ হলে পুরো প্রকল্পটিই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতে পারে। পৃথিবী থেকে বহুদূরে অবস্থিত বলে একবার মোতায়েন করার পরে মানুষের হাতে ওয়েবের কোনও মেরামতি বা পুরনো হয়ে যাওয়া যন্ত্রাংশ প্রতিস্থাপন করা প্রায় অসম্ভব। পরিকল্পনা মোতাবেক ২০২২ সালের জুলাই মাস থেকে দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি পৃথিবীতে অবস্থিত নাসার গভীর মহাকাশ টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার (ডিপ স্পেস নেটওয়ার্ক) অংশ অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরা, স্পেনের মাদ্রিদ ও ক্যালিফোর্নিয়ার গোল্ডস্টোন শহরের কাছে অবস্থিত তিনটি গ্রাহক অ্যান্টেনাবিশিষ্ট ভূকেন্দ্রকে উদ্দেশ্য করে বৈজ্ঞানিক উপাত্ত (দৈনিক দুইবার করে প্রতিবার কমপক্ষে ২৮.৬ গিগাবাইট পরিমাণ উপাত্ত) প্রেরণ করা শুরু করবে। ওয়েবে বহনকৃত জ্বালানির সাহায্যে যন্ত্রটিকে কমপক্ষে প্রায় ১০ বছর কর্মক্ষম রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে। তুলনায় হাবল দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কর্মক্ষম আছে।
দ্বিতীয় লাগ্রঁজীয় বিন্দুতে কোন বল একে অপরকে নাকচ করে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2074_02
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল যা ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। ১৯৯২ সালের পূর্ব পর্যন্ত ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল স্কটল্যান্ড দেশেরও প্রতিনিধিত্ব করতো। ১ জানুয়ারি, ১৯৯৭ সাল থেকে দলটি ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) কর্তৃক পরিচালিত হয়ে আসছে। এর পূর্বে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব বা এমসিসি কর্তৃক ১৯০৩ থেকে ১৯৯৬ সালের শেষার্ধ পর্যন্ত পরিচালিত হয়েছিল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল শক্তিশালী দলগুলোর মধ্যে অন্যতম। ক্রিকেটের ইতিহাসে তাদের ফিল্ডিংও দর্শনীয়। ৭ ডিসেম্বর, ২০১২ সাল পর্যন্ত দলটি ৯২৯টি টেস্ট ম্যাচ খেলে। তন্মধ্যে দলীয় পরিসংখ্যান হচ্ছে ৩৩১ জয় (৩৫.৬৩%), ড্র ৩৩০ (৩৫.৫২%) এবং পরাজয় ২৬৮ (২৮.৮৫%)। ২৮ আগস্ট, ২০১১ পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেটে ইংল্যান্ড দলের পক্ষ হয়ে ৬৫০জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেন।
কবে পর্যন্ত ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল স্কটল্যান্ড দেশেরও প্রতিনিধিত্ব করতো?
{ "answer_start": [ 69, 69 ], "text": [ "১৯৯২ সালের পূর্ব", "১৯৯২ সাল" ] }
bn_wiki_2074_03
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল যা ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। ১৯৯২ সালের পূর্ব পর্যন্ত ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল স্কটল্যান্ড দেশেরও প্রতিনিধিত্ব করতো। ১ জানুয়ারি, ১৯৯৭ সাল থেকে দলটি ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) কর্তৃক পরিচালিত হয়ে আসছে। এর পূর্বে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব বা এমসিসি কর্তৃক ১৯০৩ থেকে ১৯৯৬ সালের শেষার্ধ পর্যন্ত পরিচালিত হয়েছিল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল শক্তিশালী দলগুলোর মধ্যে অন্যতম। ক্রিকেটের ইতিহাসে তাদের ফিল্ডিংও দর্শনীয়। ৭ ডিসেম্বর, ২০১২ সাল পর্যন্ত দলটি ৯২৯টি টেস্ট ম্যাচ খেলে। তন্মধ্যে দলীয় পরিসংখ্যান হচ্ছে ৩৩১ জয় (৩৫.৬৩%), ড্র ৩৩০ (৩৫.৫২%) এবং পরাজয় ২৬৮ (২৮.৮৫%)। ২৮ আগস্ট, ২০১১ পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেটে ইংল্যান্ড দলের পক্ষ হয়ে ৬৫০জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেন।
কবে থেকে দলটি ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) কর্তৃক পরিচালিত হয়ে আসছে?
{ "answer_start": [ 153, 166 ], "text": [ "১ জানুয়ারি, ১৯৯৭ সাল", "১৯৯৭ সাল" ] }
bn_wiki_2074_05
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল যা ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। ১৯৯২ সালের পূর্ব পর্যন্ত ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল স্কটল্যান্ড দেশেরও প্রতিনিধিত্ব করতো। ১ জানুয়ারি, ১৯৯৭ সাল থেকে দলটি ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) কর্তৃক পরিচালিত হয়ে আসছে। এর পূর্বে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব বা এমসিসি কর্তৃক ১৯০৩ থেকে ১৯৯৬ সালের শেষার্ধ পর্যন্ত পরিচালিত হয়েছিল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল শক্তিশালী দলগুলোর মধ্যে অন্যতম। ক্রিকেটের ইতিহাসে তাদের ফিল্ডিংও দর্শনীয়। ৭ ডিসেম্বর, ২০১২ সাল পর্যন্ত দলটি ৯২৯টি টেস্ট ম্যাচ খেলে। তন্মধ্যে দলীয় পরিসংখ্যান হচ্ছে ৩৩১ জয় (৩৫.৬৩%), ড্র ৩৩০ (৩৫.৫২%) এবং পরাজয় ২৬৮ (২৮.৮৫%)। ২৮ আগস্ট, ২০১১ পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেটে ইংল্যান্ড দলের পক্ষ হয়ে ৬৫০জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেন।
কবে ইংল্যান্ড প্রথমবারের মতো বহির্বিশ্ব ভ্রমণে যায়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0664_02
আইওএস
জুন ২০১০ আইওএস ৪-এ প্রথম মাল্টিটাস্কিং-এর সাথে সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। শুধু নির্দিষ্ট কিছু যন্ত্রে—আইফোন ৩জিএস, আইফোন ৪, আইপড টাচ ৩য় প্রজন্মে এ সুবিধা দেওয়া হয়। আইওএস ৪.২.১-এর আগ পর্যন্ত আইপ্যাডে মাল্টিটাস্কিং সুবিধা দেওয়া হয়নি। বর্তমানে, আইফোন ৩জিএস+, আইপড টাচ ৩য় প্রজন্ম এবং সব আইপ্যাড মডেলেই মাল্টিটাস্ক সমর্থন করে। কাজের ধরনের জন্যে আইওএসের মাল্টিটাস্কিং সমালোচিত হয়। ব্যাকগ্রাউন্ডে একটি অ্যাপ্লিকেশন কি কি কাজ করতে পারবে তা সীমাবদ্ধ করে দেওয়া হয় বলে এ সমালোচনার স্বীকার হয়। আইওএস ৪-এর পূর্বে, মাল্টিটাস্ক অ্যাপলের কিছু অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিলো। তবে ব্যবহারকারী "জেলব্রেক" করে সব অ্যাপেই মাল্টিটাস্ক করতে পারতো। আইওএস ৪ থেকে, তৃতীয় প্রজন্ম ও নতুন আইওএস যন্ত্রে, মাল্টিটাস্ক ৭টি ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপিআই-এর মাধ্যমে সমর্থন করতো: ১) ব্যাকগ্রাউন্ড অডিও — অডিও ও ভিডিও চলার সময় অ্যাপ্লিকেশন ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে ২) ভয়েস ওভার আইপি – ফোন কল যখন চলছে না তখন অ্যাপ্লিকেশন সাসপেন্ড হয়ে যায় ৩) ব্যাকগ্রাউন্ড লোকেশন – অ্যাপ্লিকেশন অবস্থান বা লোকেশনের পরিবর্তন সম্পর্কে অবহিত থাকে ৪) পুশ নোটিফিকেশন ৫) লোকাল বিজ্ঞপ্তি – লোকাল বিজ্ঞপ্তি প্রদান করা হয় নির্দিষ্ট সময় পর পর ৬) টাস্ক কম্পলেশন – অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম থেকে কিছুটা বাড়তি সময় চেয়ে নেয় কোন নির্দিষ্ট কাজ শেষ করার জন্যে ৭) দ্রুত অ্যাপ পরিবর্তন – অ্যাপ্লিকেশন কোন কোড এক্সিকিউট না করতে পারে এবং যেকোন মুহূর্তে মেমরি থেকে মুছে যেতে পারে আইওএস ৫-এ এ তালিকায় ৩টি নতুন ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপিআই যুক্ত করা হয়: ৮) নিউজস্ট্যান্ড – অ্যাপ্লিকেশন ব্যাকগ্রাউন্ডে ক্কন কিছু ডাউনলোড করতে পারে ৯) এক্সটারনাল এক্সেসরি – অ্যাপ্লিকেশন একটি এক্সটারনাল এক্সেসরির সাথে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর ডেটা আদান প্রদান করতে পারে ৯) ব্লুটুথ এক্সেসরি – অ্যাপ্লিকেশন একটি ব্লুটুথ এক্সেসরির সাথে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর ডেটা আদান প্রদান করতে পারে আইওএস ৭-এ, অ্যাপল নতুন একটি মাল্টিটাস্কিং বৈশিষ্ট্য আনে, সবগুলো অ্যাপ্লিকেশনকে ব্যাকগ্রাউন্ডে হালনাগাদ করার সুবিধা প্রদান করে। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অ্যাপকে বারবার হালনাগাদ করা হয়, এবং ব্যাটারি যাতে কম ব্যবহৃত হয় সেজন্যে সেলুলার ডাটার চেয়ে ওয়াইফাই ব্যবহারকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। সিরি হলো অ্যাপল এর ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট। বিভিন্ন ভয়েস কমান্ড এর মাধ্যমে সিরি কার্য সম্পাদনা করা যায়৷ যেমনঃ কোন ব্যক্তিকে কল করা যায়। ফোনের ম্যাসেজ পড়া যায়। টাইমার সেট করা যায়। আবহাওয়া সম্পর্কিত তথ্যা সিরি এর মাধ্যমে পাওয়া যায়। ইংরেজি থেকে কয়েকটি ভাষায় শব্দ এবং বাক্যাংশ অনুবাদ করা যায়। সিরি এর মাধ্যমে কিছু বিভিন্ন তথ্যমূলক প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়। আইওএস, আইপ্যাডএস, টিভিএস এবং ওয়াচওএস অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে আরোপিত অনুপলব্ধ সফটওয়্যার ব্যাবহারের জন্য সাধারণত কার্নেল প্যাচের একটি সিরিজ ব্যবহার করে জেলব্রেক করা হয়। জেলব্রেক করা হয় আইওএসে থাকা কোন নিরাপত্তা ত্রুটি বা বাগকে ব্যবহার করে, যার মাধ্যমে ব্যক্তিবিশেষ বা হ্যাকার যন্ত্রটির উপর পূর্ণ দখল নিয়ে নেয়। এবং তা ব্যবহার করে সে অ্যাপলের অনুনমোদিত কিছু প্যাচ, থিম, আইকন প্যাক ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারে। সাধারণত এরকম উৎসাহী ব্যক্তিবর্গ এ হ্যাকগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেন, এবং তাদের প্রদত্ত নথি অনুসরণ করে কেউ তার আইফোনকে জেলব্রেক করতে পারে। জেলব্রেকিং অ্যাপলের মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমে রুট অ্যাক্সেসের অনুমতি দেয়, অফিসিয়াল অ্যাপল অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে অনুপলব্ধ সফ্টওয়্যার স্থাপনের অনুমতি দেয়। জেলব্রেকিং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম এর রুট এর অনুরুপ। জেলব্রেকিংয়ের অন্যতম কারণ হল অ্যাপল এবং এর অ্যাপ স্টোর দ্বারা সীমাবদ্ধ বৈশিষ্ট্য প্রসারিত করা।
আইওএস ৯ থেকে অ্যাপল নিজেদের কোন লিপি ব্যবহার শুরু করে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0664_03
আইওএস
জুন ২০১০ আইওএস ৪-এ প্রথম মাল্টিটাস্কিং-এর সাথে সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। শুধু নির্দিষ্ট কিছু যন্ত্রে—আইফোন ৩জিএস, আইফোন ৪, আইপড টাচ ৩য় প্রজন্মে এ সুবিধা দেওয়া হয়। আইওএস ৪.২.১-এর আগ পর্যন্ত আইপ্যাডে মাল্টিটাস্কিং সুবিধা দেওয়া হয়নি। বর্তমানে, আইফোন ৩জিএস+, আইপড টাচ ৩য় প্রজন্ম এবং সব আইপ্যাড মডেলেই মাল্টিটাস্ক সমর্থন করে। কাজের ধরনের জন্যে আইওএসের মাল্টিটাস্কিং সমালোচিত হয়। ব্যাকগ্রাউন্ডে একটি অ্যাপ্লিকেশন কি কি কাজ করতে পারবে তা সীমাবদ্ধ করে দেওয়া হয় বলে এ সমালোচনার স্বীকার হয়। আইওএস ৪-এর পূর্বে, মাল্টিটাস্ক অ্যাপলের কিছু অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিলো। তবে ব্যবহারকারী "জেলব্রেক" করে সব অ্যাপেই মাল্টিটাস্ক করতে পারতো। আইওএস ৪ থেকে, তৃতীয় প্রজন্ম ও নতুন আইওএস যন্ত্রে, মাল্টিটাস্ক ৭টি ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপিআই-এর মাধ্যমে সমর্থন করতো: ১) ব্যাকগ্রাউন্ড অডিও — অডিও ও ভিডিও চলার সময় অ্যাপ্লিকেশন ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে ২) ভয়েস ওভার আইপি – ফোন কল যখন চলছে না তখন অ্যাপ্লিকেশন সাসপেন্ড হয়ে যায় ৩) ব্যাকগ্রাউন্ড লোকেশন – অ্যাপ্লিকেশন অবস্থান বা লোকেশনের পরিবর্তন সম্পর্কে অবহিত থাকে ৪) পুশ নোটিফিকেশন ৫) লোকাল বিজ্ঞপ্তি – লোকাল বিজ্ঞপ্তি প্রদান করা হয় নির্দিষ্ট সময় পর পর ৬) টাস্ক কম্পলেশন – অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম থেকে কিছুটা বাড়তি সময় চেয়ে নেয় কোন নির্দিষ্ট কাজ শেষ করার জন্যে ৭) দ্রুত অ্যাপ পরিবর্তন – অ্যাপ্লিকেশন কোন কোড এক্সিকিউট না করতে পারে এবং যেকোন মুহূর্তে মেমরি থেকে মুছে যেতে পারে আইওএস ৫-এ এ তালিকায় ৩টি নতুন ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপিআই যুক্ত করা হয়: ৮) নিউজস্ট্যান্ড – অ্যাপ্লিকেশন ব্যাকগ্রাউন্ডে ক্কন কিছু ডাউনলোড করতে পারে ৯) এক্সটারনাল এক্সেসরি – অ্যাপ্লিকেশন একটি এক্সটারনাল এক্সেসরির সাথে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর ডেটা আদান প্রদান করতে পারে ৯) ব্লুটুথ এক্সেসরি – অ্যাপ্লিকেশন একটি ব্লুটুথ এক্সেসরির সাথে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর ডেটা আদান প্রদান করতে পারে আইওএস ৭-এ, অ্যাপল নতুন একটি মাল্টিটাস্কিং বৈশিষ্ট্য আনে, সবগুলো অ্যাপ্লিকেশনকে ব্যাকগ্রাউন্ডে হালনাগাদ করার সুবিধা প্রদান করে। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অ্যাপকে বারবার হালনাগাদ করা হয়, এবং ব্যাটারি যাতে কম ব্যবহৃত হয় সেজন্যে সেলুলার ডাটার চেয়ে ওয়াইফাই ব্যবহারকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। সিরি হলো অ্যাপল এর ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট। বিভিন্ন ভয়েস কমান্ড এর মাধ্যমে সিরি কার্য সম্পাদনা করা যায়৷ যেমনঃ কোন ব্যক্তিকে কল করা যায়। ফোনের ম্যাসেজ পড়া যায়। টাইমার সেট করা যায়। আবহাওয়া সম্পর্কিত তথ্যা সিরি এর মাধ্যমে পাওয়া যায়। ইংরেজি থেকে কয়েকটি ভাষায় শব্দ এবং বাক্যাংশ অনুবাদ করা যায়। সিরি এর মাধ্যমে কিছু বিভিন্ন তথ্যমূলক প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়। আইওএস, আইপ্যাডএস, টিভিএস এবং ওয়াচওএস অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে আরোপিত অনুপলব্ধ সফটওয়্যার ব্যাবহারের জন্য সাধারণত কার্নেল প্যাচের একটি সিরিজ ব্যবহার করে জেলব্রেক করা হয়। জেলব্রেক করা হয় আইওএসে থাকা কোন নিরাপত্তা ত্রুটি বা বাগকে ব্যবহার করে, যার মাধ্যমে ব্যক্তিবিশেষ বা হ্যাকার যন্ত্রটির উপর পূর্ণ দখল নিয়ে নেয়। এবং তা ব্যবহার করে সে অ্যাপলের অনুনমোদিত কিছু প্যাচ, থিম, আইকন প্যাক ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারে। সাধারণত এরকম উৎসাহী ব্যক্তিবর্গ এ হ্যাকগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেন, এবং তাদের প্রদত্ত নথি অনুসরণ করে কেউ তার আইফোনকে জেলব্রেক করতে পারে। জেলব্রেকিং অ্যাপলের মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমে রুট অ্যাক্সেসের অনুমতি দেয়, অফিসিয়াল অ্যাপল অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে অনুপলব্ধ সফ্টওয়্যার স্থাপনের অনুমতি দেয়। জেলব্রেকিং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম এর রুট এর অনুরুপ। জেলব্রেকিংয়ের অন্যতম কারণ হল অ্যাপল এবং এর অ্যাপ স্টোর দ্বারা সীমাবদ্ধ বৈশিষ্ট্য প্রসারিত করা।
কবে আইওএস ৪-এ প্রথম মাল্টিটাস্কিং-এর সাথে সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "জুন ২০১০", "জুন ২০১০" ] }
bn_wiki_0770_01
মোজিলা
সিমানকি (পূর্বের মোজিলা অ্যাপলিকেশন স্যুট) একটি ফ্রি ও ওপেন সোর্স ক্রস প্ল্যাটফরম ইন্টারনেট সফটওয়্যার কম্পোনেন্টের স্যুট, যথা— ওয়েব ব্রাউজার কম্পোনেন্ট, ইমেইল পাঠানো ও গ্রহণের ক্লায়েন্ট এবং ইউজনেট নিউজগ্রুপ ম্যাসেজেস, একটি এইচটিএমএল এডিটর (মোজিলা কম্পোজার), এবং চ্যাটজিলা আইআরসি ক্লায়েন্ট। বাগজিলা একটি ওয়েব-ভিত্তিক বাগ ট্র‍্যাকিং সিস্টেম, যেটি একটি ওপেন সোর্স সফটওয়্যার হিসেবে মোজিলার অন্যান্য কোডবেসের সাথে ১৯৯৮ সালে মুক্তি পায়। মোজিলা ফাউন্ডেশন, লিনাক্স কার্নেল, গ্নোম, কেডিই, রেড হ্যাট, লিব্রেঅফিসসহ অনেকগুলো সংগঠন ফ্রি ও ওপেন সোর্স সফটওয়্যার এবং মালিকানা সফটওয়্যার দুধরনের প্রকল্প ও পণ্যের জন্যে এটি ব্যবহার করে। ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৭ সালে, পকেট ঘোষণা করে যে, মোজিলা কর্পোরেশন প্রকল্পটি কিনে নিয়েছে। রিডিং লিস্ট নিবন্ধ ব্যবস্থাপনার জন্যে অ্যাপলিকেশনটি তৈরী করা হয়েছিলো। ম্যাক ওএস, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, আইওএস, অ্যান্ড্রয়েড, উইন্ডোজ ফোন, ব্ল্যাকবেরি, কোবো ইরিডার এবং ওয়েব ব্রাউজারের জন্যে এটার আয়াদা আলাদা সংস্করণ রয়েছে। ওপেন ওয়েবে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি টুল, স্পেসিফিকেশন ও স্ট্যান্ডার্ড আনার জন্যে কাজ করা একটি টিম হলো মোজিলা ভিআর। মোজিলা পার্সোনা একটি নিরাপদ, ক্রস-ব্রাউজার ওয়েব ব্রাউজার অথেন্টিকেশন মেকানিজম যেটা ব্যবহারকারীকে একাধিক সাইটে একটিমাত্র ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করার সুযোগ প্রদান করে। নভেম্বর ৩০, ২০১৬ সালে এ প্রকল্প রহিত করা হয়। সাধারণ মানুষের অবদানে গড়ে ওঠা এ ওপেন সোর্স জিওলোকেশন সেবা মোজিলা কর্তৃক ২০১৩ সালে চালু করা হয়। মোজিলা ওয়েবমেকার মোজিলার শিক্ষাপ্রদান উদ্যোগ, যার মূল লক্ষ্য "ওয়েব ব্যবহারকারীকে ওয়েব নির্মানকারীতে রূপান্তর করা"। মোজিলার অবাণিজ্যিক মিশনের অংশ হিসেবে, ওয়েবমেকারের দর্শন, “বিশ্বকে ওয়েবকে বুঝতে সহায়তা করা, ও তাদের অনলাইন জীবনের উপর আরও নিয়ন্ত্রণ আনা”।
সিমানকি পূর্বে কী নামে পরিচিত ছিল?
{ "answer_start": [ 17, 17 ], "text": [ "মোজিলা অ্যাপলিকেশন স্যুট", "মোজিলা অ্যাপলিকেশন স্যুট" ] }
bn_wiki_0770_02
মোজিলা
সিমানকি (পূর্বের মোজিলা অ্যাপলিকেশন স্যুট) একটি ফ্রি ও ওপেন সোর্স ক্রস প্ল্যাটফরম ইন্টারনেট সফটওয়্যার কম্পোনেন্টের স্যুট, যথা— ওয়েব ব্রাউজার কম্পোনেন্ট, ইমেইল পাঠানো ও গ্রহণের ক্লায়েন্ট এবং ইউজনেট নিউজগ্রুপ ম্যাসেজেস, একটি এইচটিএমএল এডিটর (মোজিলা কম্পোজার), এবং চ্যাটজিলা আইআরসি ক্লায়েন্ট। বাগজিলা একটি ওয়েব-ভিত্তিক বাগ ট্র‍্যাকিং সিস্টেম, যেটি একটি ওপেন সোর্স সফটওয়্যার হিসেবে মোজিলার অন্যান্য কোডবেসের সাথে ১৯৯৮ সালে মুক্তি পায়। মোজিলা ফাউন্ডেশন, লিনাক্স কার্নেল, গ্নোম, কেডিই, রেড হ্যাট, লিব্রেঅফিসসহ অনেকগুলো সংগঠন ফ্রি ও ওপেন সোর্স সফটওয়্যার এবং মালিকানা সফটওয়্যার দুধরনের প্রকল্প ও পণ্যের জন্যে এটি ব্যবহার করে। ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৭ সালে, পকেট ঘোষণা করে যে, মোজিলা কর্পোরেশন প্রকল্পটি কিনে নিয়েছে। রিডিং লিস্ট নিবন্ধ ব্যবস্থাপনার জন্যে অ্যাপলিকেশনটি তৈরী করা হয়েছিলো। ম্যাক ওএস, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, আইওএস, অ্যান্ড্রয়েড, উইন্ডোজ ফোন, ব্ল্যাকবেরি, কোবো ইরিডার এবং ওয়েব ব্রাউজারের জন্যে এটার আয়াদা আলাদা সংস্করণ রয়েছে। ওপেন ওয়েবে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি টুল, স্পেসিফিকেশন ও স্ট্যান্ডার্ড আনার জন্যে কাজ করা একটি টিম হলো মোজিলা ভিআর। মোজিলা পার্সোনা একটি নিরাপদ, ক্রস-ব্রাউজার ওয়েব ব্রাউজার অথেন্টিকেশন মেকানিজম যেটা ব্যবহারকারীকে একাধিক সাইটে একটিমাত্র ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করার সুযোগ প্রদান করে। নভেম্বর ৩০, ২০১৬ সালে এ প্রকল্প রহিত করা হয়। সাধারণ মানুষের অবদানে গড়ে ওঠা এ ওপেন সোর্স জিওলোকেশন সেবা মোজিলা কর্তৃক ২০১৩ সালে চালু করা হয়। মোজিলা ওয়েবমেকার মোজিলার শিক্ষাপ্রদান উদ্যোগ, যার মূল লক্ষ্য "ওয়েব ব্যবহারকারীকে ওয়েব নির্মানকারীতে রূপান্তর করা"। মোজিলার অবাণিজ্যিক মিশনের অংশ হিসেবে, ওয়েবমেকারের দর্শন, “বিশ্বকে ওয়েবকে বুঝতে সহায়তা করা, ও তাদের অনলাইন জীবনের উপর আরও নিয়ন্ত্রণ আনা”।
বাগজিলা কী?
{ "answer_start": [ 295, 308 ], "text": [ "বাগজিলা একটি ওয়েব-ভিত্তিক বাগ ট্র‍্যাকিং সিস্টেম, যেটি একটি ওপেন সোর্স সফটওয়্যার", "ওয়েব-ভিত্তিক বাগ ট্র‍্যাকিং সিস্টেম" ] }
bn_wiki_0770_04
মোজিলা
সিমানকি (পূর্বের মোজিলা অ্যাপলিকেশন স্যুট) একটি ফ্রি ও ওপেন সোর্স ক্রস প্ল্যাটফরম ইন্টারনেট সফটওয়্যার কম্পোনেন্টের স্যুট, যথা— ওয়েব ব্রাউজার কম্পোনেন্ট, ইমেইল পাঠানো ও গ্রহণের ক্লায়েন্ট এবং ইউজনেট নিউজগ্রুপ ম্যাসেজেস, একটি এইচটিএমএল এডিটর (মোজিলা কম্পোজার), এবং চ্যাটজিলা আইআরসি ক্লায়েন্ট। বাগজিলা একটি ওয়েব-ভিত্তিক বাগ ট্র‍্যাকিং সিস্টেম, যেটি একটি ওপেন সোর্স সফটওয়্যার হিসেবে মোজিলার অন্যান্য কোডবেসের সাথে ১৯৯৮ সালে মুক্তি পায়। মোজিলা ফাউন্ডেশন, লিনাক্স কার্নেল, গ্নোম, কেডিই, রেড হ্যাট, লিব্রেঅফিসসহ অনেকগুলো সংগঠন ফ্রি ও ওপেন সোর্স সফটওয়্যার এবং মালিকানা সফটওয়্যার দুধরনের প্রকল্প ও পণ্যের জন্যে এটি ব্যবহার করে। ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৭ সালে, পকেট ঘোষণা করে যে, মোজিলা কর্পোরেশন প্রকল্পটি কিনে নিয়েছে। রিডিং লিস্ট নিবন্ধ ব্যবস্থাপনার জন্যে অ্যাপলিকেশনটি তৈরী করা হয়েছিলো। ম্যাক ওএস, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, আইওএস, অ্যান্ড্রয়েড, উইন্ডোজ ফোন, ব্ল্যাকবেরি, কোবো ইরিডার এবং ওয়েব ব্রাউজারের জন্যে এটার আয়াদা আলাদা সংস্করণ রয়েছে। ওপেন ওয়েবে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি টুল, স্পেসিফিকেশন ও স্ট্যান্ডার্ড আনার জন্যে কাজ করা একটি টিম হলো মোজিলা ভিআর। মোজিলা পার্সোনা একটি নিরাপদ, ক্রস-ব্রাউজার ওয়েব ব্রাউজার অথেন্টিকেশন মেকানিজম যেটা ব্যবহারকারীকে একাধিক সাইটে একটিমাত্র ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করার সুযোগ প্রদান করে। নভেম্বর ৩০, ২০১৬ সালে এ প্রকল্প রহিত করা হয়। সাধারণ মানুষের অবদানে গড়ে ওঠা এ ওপেন সোর্স জিওলোকেশন সেবা মোজিলা কর্তৃক ২০১৩ সালে চালু করা হয়। মোজিলা ওয়েবমেকার মোজিলার শিক্ষাপ্রদান উদ্যোগ, যার মূল লক্ষ্য "ওয়েব ব্যবহারকারীকে ওয়েব নির্মানকারীতে রূপান্তর করা"। মোজিলার অবাণিজ্যিক মিশনের অংশ হিসেবে, ওয়েবমেকারের দর্শন, “বিশ্বকে ওয়েবকে বুঝতে সহায়তা করা, ও তাদের অনলাইন জীবনের উপর আরও নিয়ন্ত্রণ আনা”।
মোজিলার শিক্ষাপ্রদান উদ্যোগ কোনটি?
{ "answer_start": [ 1371, 1371 ], "text": [ "মোজিলা ওয়েবমেকার", "মোজিলা ওয়েবমেকার" ] }
bn_wiki_0770_05
মোজিলা
সিমানকি (পূর্বের মোজিলা অ্যাপলিকেশন স্যুট) একটি ফ্রি ও ওপেন সোর্স ক্রস প্ল্যাটফরম ইন্টারনেট সফটওয়্যার কম্পোনেন্টের স্যুট, যথা— ওয়েব ব্রাউজার কম্পোনেন্ট, ইমেইল পাঠানো ও গ্রহণের ক্লায়েন্ট এবং ইউজনেট নিউজগ্রুপ ম্যাসেজেস, একটি এইচটিএমএল এডিটর (মোজিলা কম্পোজার), এবং চ্যাটজিলা আইআরসি ক্লায়েন্ট। বাগজিলা একটি ওয়েব-ভিত্তিক বাগ ট্র‍্যাকিং সিস্টেম, যেটি একটি ওপেন সোর্স সফটওয়্যার হিসেবে মোজিলার অন্যান্য কোডবেসের সাথে ১৯৯৮ সালে মুক্তি পায়। মোজিলা ফাউন্ডেশন, লিনাক্স কার্নেল, গ্নোম, কেডিই, রেড হ্যাট, লিব্রেঅফিসসহ অনেকগুলো সংগঠন ফ্রি ও ওপেন সোর্স সফটওয়্যার এবং মালিকানা সফটওয়্যার দুধরনের প্রকল্প ও পণ্যের জন্যে এটি ব্যবহার করে। ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৭ সালে, পকেট ঘোষণা করে যে, মোজিলা কর্পোরেশন প্রকল্পটি কিনে নিয়েছে। রিডিং লিস্ট নিবন্ধ ব্যবস্থাপনার জন্যে অ্যাপলিকেশনটি তৈরী করা হয়েছিলো। ম্যাক ওএস, মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, আইওএস, অ্যান্ড্রয়েড, উইন্ডোজ ফোন, ব্ল্যাকবেরি, কোবো ইরিডার এবং ওয়েব ব্রাউজারের জন্যে এটার আয়াদা আলাদা সংস্করণ রয়েছে। ওপেন ওয়েবে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি টুল, স্পেসিফিকেশন ও স্ট্যান্ডার্ড আনার জন্যে কাজ করা একটি টিম হলো মোজিলা ভিআর। মোজিলা পার্সোনা একটি নিরাপদ, ক্রস-ব্রাউজার ওয়েব ব্রাউজার অথেন্টিকেশন মেকানিজম যেটা ব্যবহারকারীকে একাধিক সাইটে একটিমাত্র ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করার সুযোগ প্রদান করে। নভেম্বর ৩০, ২০১৬ সালে এ প্রকল্প রহিত করা হয়। সাধারণ মানুষের অবদানে গড়ে ওঠা এ ওপেন সোর্স জিওলোকেশন সেবা মোজিলা কর্তৃক ২০১৩ সালে চালু করা হয়। মোজিলা ওয়েবমেকার মোজিলার শিক্ষাপ্রদান উদ্যোগ, যার মূল লক্ষ্য "ওয়েব ব্যবহারকারীকে ওয়েব নির্মানকারীতে রূপান্তর করা"। মোজিলার অবাণিজ্যিক মিশনের অংশ হিসেবে, ওয়েবমেকারের দর্শন, “বিশ্বকে ওয়েবকে বুঝতে সহায়তা করা, ও তাদের অনলাইন জীবনের উপর আরও নিয়ন্ত্রণ আনা”।
২০১১ সালে মোজিলার মুনাফার ৮৫% আসতো কোথা থেকে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2293_01
শক্তিমান
শক্তিমান ছিলো ভারতীয় দূরদর্শন চ্যানেলে প্রচারিত,মুকেশ খান্না প্রযোজিত ও দিবাকর জানি পরিচালিত ডিডি ন্যাশনাল বা দূরদর্শনের মুখ্য তথা ভারতের প্রথম সুপারহিরো চরিত্র। প্রতি রবিবার ভারতীয় মান সময় অনুসারে দিনে ১২ টায় প্রায় ৪০০ পর্বের এই ধারাবাহিক প্র‌চারিত হওয়া শুরু হয় । ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ তারিখ থেকে ২৭ মার্চ ২০০৫ পর্যন্ত ডিডি ন্যাশনাল এটি প্রচারিত হয়েছিল। পরিচয়মূলক পর্ব ২০ সেপ্টেম্বর,১৯৯৭ তারিখে সম্প্রচারিত হয়েছিল। শেষ পর্ব দিনে ১২ টার পরিবর্তে ৯:৩০ সম্প্রচার করা হয়েছিল। বাংলাদেশ টেলিভিশনেও শক্তিমান বাংলা ভাষায় ২০০০ সালে অনুবাদ করে প্রচার করা হতো যদিও বাংলাদেশ টেলিভিশন নাটকটির ধারাবাহিকতা বজায় রাখেনি। এটি পরে পোগো তে ইংরেজিতে, তরঙ্গ টিভিতে ওড়িয়া ও চুট্টি টিভিতে তামিল ভাষায় সম্প্রচারিত হয়। স্টার উৎসব এ হিন্দিতে এর পুনঃসম্প্রচার করা হয়েছিল মুকেশ খান্নাই শক্তিমান ও পণ্ডিত গঙ্গাধর বিদ্যাধর মায়াধর ওমকারণাথ শাস্ত্রী চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। শক্তিমান অতিমানব ও আলৌকিক শক্তির অধিকারী। গীতা বিশ্বাস শক্তিমানের প্রেয়সী। সারাংশ : অন্ধকার যখন বিশ্বকে ধ্বংস করতে দৃঢ় হয়, তখন অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সূর্যবংশীরা শক্তিমানকে বেছে নিয়েছিল। সমাজে শক্তিমান নিজের আসল পরিচয় গোপন রেখে গঙ্গাধর নামের এক ছদ্মবেশী সাধারণ মানুষ হিসেবে থাকে যে একটি সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, সমাজে কোনো বিপদ আসলেই শক্তিমান তার আসল রূপ ধরে সেই বিপদের মোকাবেলা করে।
শক্তিমান কী?
{ "answer_start": [ 15, 15 ], "text": [ "ভারতীয় দূরদর্শন চ্যানেলে প্রচারিত,মুকেশ খান্না প্রযোজিত ও দিবাকর জানি পরিচালিত ডিডি ন্যাশনাল বা দূরদর্শনের মুখ্য তথা ভারতের প্রথম সুপারহিরো চরিত্র। প্রতি রবিবার ভারতীয় মান সময় অনুসারে দিনে ১২ টায় প্রায় ৪০০ পর্বের এই ধারাবাহিক প্র‌চারিত হওয়া শুরু হয়", "ভারতীয় দূরদর্শন চ্যানেলে প্রচারিত,মুকেশ খান্না প্রযোজিত ও দিবাকর জানি পরিচালিত ডিডি ন্যাশনাল বা দূরদর্শনের মুখ্য তথা ভারতের প্রথম সুপারহিরো চরিত্র। প্রতি রবিবার ভারতীয় মান সময় অনুসারে দিনে ১২ টায় প্রায় ৪০০ পর্বের এই ধারাবাহিক প্র‌চারিত হওয়া শুরু হয় " ] }
bn_wiki_2293_02
শক্তিমান
শক্তিমান ছিলো ভারতীয় দূরদর্শন চ্যানেলে প্রচারিত,মুকেশ খান্না প্রযোজিত ও দিবাকর জানি পরিচালিত ডিডি ন্যাশনাল বা দূরদর্শনের মুখ্য তথা ভারতের প্রথম সুপারহিরো চরিত্র। প্রতি রবিবার ভারতীয় মান সময় অনুসারে দিনে ১২ টায় প্রায় ৪০০ পর্বের এই ধারাবাহিক প্র‌চারিত হওয়া শুরু হয় । ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ তারিখ থেকে ২৭ মার্চ ২০০৫ পর্যন্ত ডিডি ন্যাশনাল এটি প্রচারিত হয়েছিল। পরিচয়মূলক পর্ব ২০ সেপ্টেম্বর,১৯৯৭ তারিখে সম্প্রচারিত হয়েছিল। শেষ পর্ব দিনে ১২ টার পরিবর্তে ৯:৩০ সম্প্রচার করা হয়েছিল। বাংলাদেশ টেলিভিশনেও শক্তিমান বাংলা ভাষায় ২০০০ সালে অনুবাদ করে প্রচার করা হতো যদিও বাংলাদেশ টেলিভিশন নাটকটির ধারাবাহিকতা বজায় রাখেনি। এটি পরে পোগো তে ইংরেজিতে, তরঙ্গ টিভিতে ওড়িয়া ও চুট্টি টিভিতে তামিল ভাষায় সম্প্রচারিত হয়। স্টার উৎসব এ হিন্দিতে এর পুনঃসম্প্রচার করা হয়েছিল মুকেশ খান্নাই শক্তিমান ও পণ্ডিত গঙ্গাধর বিদ্যাধর মায়াধর ওমকারণাথ শাস্ত্রী চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। শক্তিমান অতিমানব ও আলৌকিক শক্তির অধিকারী। গীতা বিশ্বাস শক্তিমানের প্রেয়সী। সারাংশ : অন্ধকার যখন বিশ্বকে ধ্বংস করতে দৃঢ় হয়, তখন অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সূর্যবংশীরা শক্তিমানকে বেছে নিয়েছিল। সমাজে শক্তিমান নিজের আসল পরিচয় গোপন রেখে গঙ্গাধর নামের এক ছদ্মবেশী সাধারণ মানুষ হিসেবে থাকে যে একটি সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, সমাজে কোনো বিপদ আসলেই শক্তিমান তার আসল রূপ ধরে সেই বিপদের মোকাবেলা করে।
দূরদর্শন কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2293_03
শক্তিমান
শক্তিমান ছিলো ভারতীয় দূরদর্শন চ্যানেলে প্রচারিত,মুকেশ খান্না প্রযোজিত ও দিবাকর জানি পরিচালিত ডিডি ন্যাশনাল বা দূরদর্শনের মুখ্য তথা ভারতের প্রথম সুপারহিরো চরিত্র। প্রতি রবিবার ভারতীয় মান সময় অনুসারে দিনে ১২ টায় প্রায় ৪০০ পর্বের এই ধারাবাহিক প্র‌চারিত হওয়া শুরু হয় । ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ তারিখ থেকে ২৭ মার্চ ২০০৫ পর্যন্ত ডিডি ন্যাশনাল এটি প্রচারিত হয়েছিল। পরিচয়মূলক পর্ব ২০ সেপ্টেম্বর,১৯৯৭ তারিখে সম্প্রচারিত হয়েছিল। শেষ পর্ব দিনে ১২ টার পরিবর্তে ৯:৩০ সম্প্রচার করা হয়েছিল। বাংলাদেশ টেলিভিশনেও শক্তিমান বাংলা ভাষায় ২০০০ সালে অনুবাদ করে প্রচার করা হতো যদিও বাংলাদেশ টেলিভিশন নাটকটির ধারাবাহিকতা বজায় রাখেনি। এটি পরে পোগো তে ইংরেজিতে, তরঙ্গ টিভিতে ওড়িয়া ও চুট্টি টিভিতে তামিল ভাষায় সম্প্রচারিত হয়। স্টার উৎসব এ হিন্দিতে এর পুনঃসম্প্রচার করা হয়েছিল মুকেশ খান্নাই শক্তিমান ও পণ্ডিত গঙ্গাধর বিদ্যাধর মায়াধর ওমকারণাথ শাস্ত্রী চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। শক্তিমান অতিমানব ও আলৌকিক শক্তির অধিকারী। গীতা বিশ্বাস শক্তিমানের প্রেয়সী। সারাংশ : অন্ধকার যখন বিশ্বকে ধ্বংস করতে দৃঢ় হয়, তখন অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সূর্যবংশীরা শক্তিমানকে বেছে নিয়েছিল। সমাজে শক্তিমান নিজের আসল পরিচয় গোপন রেখে গঙ্গাধর নামের এক ছদ্মবেশী সাধারণ মানুষ হিসেবে থাকে যে একটি সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, সমাজে কোনো বিপদ আসলেই শক্তিমান তার আসল রূপ ধরে সেই বিপদের মোকাবেলা করে।
ভারতের প্রথম সুপারহিরো চরিত্র কোনটি?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "শক্তিমান", "শক্তিমান" ] }
bn_wiki_2293_04
শক্তিমান
শক্তিমান ছিলো ভারতীয় দূরদর্শন চ্যানেলে প্রচারিত,মুকেশ খান্না প্রযোজিত ও দিবাকর জানি পরিচালিত ডিডি ন্যাশনাল বা দূরদর্শনের মুখ্য তথা ভারতের প্রথম সুপারহিরো চরিত্র। প্রতি রবিবার ভারতীয় মান সময় অনুসারে দিনে ১২ টায় প্রায় ৪০০ পর্বের এই ধারাবাহিক প্র‌চারিত হওয়া শুরু হয় । ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ তারিখ থেকে ২৭ মার্চ ২০০৫ পর্যন্ত ডিডি ন্যাশনাল এটি প্রচারিত হয়েছিল। পরিচয়মূলক পর্ব ২০ সেপ্টেম্বর,১৯৯৭ তারিখে সম্প্রচারিত হয়েছিল। শেষ পর্ব দিনে ১২ টার পরিবর্তে ৯:৩০ সম্প্রচার করা হয়েছিল। বাংলাদেশ টেলিভিশনেও শক্তিমান বাংলা ভাষায় ২০০০ সালে অনুবাদ করে প্রচার করা হতো যদিও বাংলাদেশ টেলিভিশন নাটকটির ধারাবাহিকতা বজায় রাখেনি। এটি পরে পোগো তে ইংরেজিতে, তরঙ্গ টিভিতে ওড়িয়া ও চুট্টি টিভিতে তামিল ভাষায় সম্প্রচারিত হয়। স্টার উৎসব এ হিন্দিতে এর পুনঃসম্প্রচার করা হয়েছিল মুকেশ খান্নাই শক্তিমান ও পণ্ডিত গঙ্গাধর বিদ্যাধর মায়াধর ওমকারণাথ শাস্ত্রী চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। শক্তিমান অতিমানব ও আলৌকিক শক্তির অধিকারী। গীতা বিশ্বাস শক্তিমানের প্রেয়সী। সারাংশ : অন্ধকার যখন বিশ্বকে ধ্বংস করতে দৃঢ় হয়, তখন অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সূর্যবংশীরা শক্তিমানকে বেছে নিয়েছিল। সমাজে শক্তিমান নিজের আসল পরিচয় গোপন রেখে গঙ্গাধর নামের এক ছদ্মবেশী সাধারণ মানুষ হিসেবে থাকে যে একটি সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, সমাজে কোনো বিপদ আসলেই শক্তিমান তার আসল রূপ ধরে সেই বিপদের মোকাবেলা করে।
শক্তিমান বাংলা ভাষায় কত সালে অনুবাদ করে প্রচার করা হতো ?
{ "answer_start": [ 524, 524 ], "text": [ "২০০০", "২০০০" ] }
bn_wiki_1166_01
টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেস
টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেস বা টিসিএস একটি ভারতীয় তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা। এটি ভারতের সবথেকে পুরনো এবং সবথেকে বড় তথ্যপ্রযু্ক্তি এবং বিপিও সংস্থা। এটি এশিয়ার সবথেকে বড় তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাও বটে। এই সংস্থাটিতে তিন লক্ষ উনিশ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করেন। ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস স্থাপিত হয়। তখন এর নাম ছিল টাটা কম্পিউটার সেন্টার। পরবর্তীকালে ১৯৯০ এর দশকে এই সংস্থাটির অভূতপূর্ব উন্নতি ঘটে। ভারতের প্রায় কুড়িটি শহরে এই সংস্থার অফিস রয়েছে। এছাড়া ভারতের বাইরেও বহু জায়গায় এই সংস্থার অফিস রয়েছে।মোট বাজার মূলধনের ভিত্তিতে শীর্ষস্থান দখল নিয়ে অতীতে টিসিএস এবং আরআইএলের মধ্যে প্রবল প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করা গিয়েছে। গত মাসে সফটওয়্যার পরিষেবা সংস্থা টিসিএসকে পিছনে ফেলে আরআইএল এই স্থান দখল করেছিল। ভারতের সবথেকে দামি কোম্পানির শিরোপা পেল টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস (টিসিএস)। বাজার মূল্যের নিরিখে সোমবার রিলায়েন্স ইন্ডাসট্রিজকে (আরআইএল) পিছনে ফেলে দিল তারা।
টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেস কী?
{ "answer_start": [ 40, 53 ], "text": [ "একটি ভারতীয় তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা", "তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা" ] }
bn_wiki_1166_02
টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেস
টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেস বা টিসিএস একটি ভারতীয় তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা। এটি ভারতের সবথেকে পুরনো এবং সবথেকে বড় তথ্যপ্রযু্ক্তি এবং বিপিও সংস্থা। এটি এশিয়ার সবথেকে বড় তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাও বটে। এই সংস্থাটিতে তিন লক্ষ উনিশ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করেন। ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস স্থাপিত হয়। তখন এর নাম ছিল টাটা কম্পিউটার সেন্টার। পরবর্তীকালে ১৯৯০ এর দশকে এই সংস্থাটির অভূতপূর্ব উন্নতি ঘটে। ভারতের প্রায় কুড়িটি শহরে এই সংস্থার অফিস রয়েছে। এছাড়া ভারতের বাইরেও বহু জায়গায় এই সংস্থার অফিস রয়েছে।মোট বাজার মূলধনের ভিত্তিতে শীর্ষস্থান দখল নিয়ে অতীতে টিসিএস এবং আরআইএলের মধ্যে প্রবল প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করা গিয়েছে। গত মাসে সফটওয়্যার পরিষেবা সংস্থা টিসিএসকে পিছনে ফেলে আরআইএল এই স্থান দখল করেছিল। ভারতের সবথেকে দামি কোম্পানির শিরোপা পেল টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস (টিসিএস)। বাজার মূল্যের নিরিখে সোমবার রিলায়েন্স ইন্ডাসট্রিজকে (আরআইএল) পিছনে ফেলে দিল তারা।
বিপিও এর পূর্ণরূপ কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1166_03
টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেস
টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেস বা টিসিএস একটি ভারতীয় তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা। এটি ভারতের সবথেকে পুরনো এবং সবথেকে বড় তথ্যপ্রযু্ক্তি এবং বিপিও সংস্থা। এটি এশিয়ার সবথেকে বড় তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাও বটে। এই সংস্থাটিতে তিন লক্ষ উনিশ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করেন। ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস স্থাপিত হয়। তখন এর নাম ছিল টাটা কম্পিউটার সেন্টার। পরবর্তীকালে ১৯৯০ এর দশকে এই সংস্থাটির অভূতপূর্ব উন্নতি ঘটে। ভারতের প্রায় কুড়িটি শহরে এই সংস্থার অফিস রয়েছে। এছাড়া ভারতের বাইরেও বহু জায়গায় এই সংস্থার অফিস রয়েছে।মোট বাজার মূলধনের ভিত্তিতে শীর্ষস্থান দখল নিয়ে অতীতে টিসিএস এবং আরআইএলের মধ্যে প্রবল প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করা গিয়েছে। গত মাসে সফটওয়্যার পরিষেবা সংস্থা টিসিএসকে পিছনে ফেলে আরআইএল এই স্থান দখল করেছিল। ভারতের সবথেকে দামি কোম্পানির শিরোপা পেল টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস (টিসিএস)। বাজার মূল্যের নিরিখে সোমবার রিলায়েন্স ইন্ডাসট্রিজকে (আরআইএল) পিছনে ফেলে দিল তারা।
ইন্ডিয়ান আইটি ইন্ডাস্ট্রি এর পাইওনিয়ার কারা?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1166_04
টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেস
টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেস বা টিসিএস একটি ভারতীয় তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা। এটি ভারতের সবথেকে পুরনো এবং সবথেকে বড় তথ্যপ্রযু্ক্তি এবং বিপিও সংস্থা। এটি এশিয়ার সবথেকে বড় তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাও বটে। এই সংস্থাটিতে তিন লক্ষ উনিশ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করেন। ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস স্থাপিত হয়। তখন এর নাম ছিল টাটা কম্পিউটার সেন্টার। পরবর্তীকালে ১৯৯০ এর দশকে এই সংস্থাটির অভূতপূর্ব উন্নতি ঘটে। ভারতের প্রায় কুড়িটি শহরে এই সংস্থার অফিস রয়েছে। এছাড়া ভারতের বাইরেও বহু জায়গায় এই সংস্থার অফিস রয়েছে।মোট বাজার মূলধনের ভিত্তিতে শীর্ষস্থান দখল নিয়ে অতীতে টিসিএস এবং আরআইএলের মধ্যে প্রবল প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করা গিয়েছে। গত মাসে সফটওয়্যার পরিষেবা সংস্থা টিসিএসকে পিছনে ফেলে আরআইএল এই স্থান দখল করেছিল। ভারতের সবথেকে দামি কোম্পানির শিরোপা পেল টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস (টিসিএস)। বাজার মূল্যের নিরিখে সোমবার রিলায়েন্স ইন্ডাসট্রিজকে (আরআইএল) পিছনে ফেলে দিল তারা।
টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেস পুর্বে কী নামে পরিচিত ছিল?
{ "answer_start": [ 330, 330 ], "text": [ "টাটা কম্পিউটার সেন্টার", "টাটা কম্পিউটার সেন্টার" ] }
bn_wiki_1166_05
টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেস
টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেস বা টিসিএস একটি ভারতীয় তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা। এটি ভারতের সবথেকে পুরনো এবং সবথেকে বড় তথ্যপ্রযু্ক্তি এবং বিপিও সংস্থা। এটি এশিয়ার সবথেকে বড় তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাও বটে। এই সংস্থাটিতে তিন লক্ষ উনিশ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করেন। ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস স্থাপিত হয়। তখন এর নাম ছিল টাটা কম্পিউটার সেন্টার। পরবর্তীকালে ১৯৯০ এর দশকে এই সংস্থাটির অভূতপূর্ব উন্নতি ঘটে। ভারতের প্রায় কুড়িটি শহরে এই সংস্থার অফিস রয়েছে। এছাড়া ভারতের বাইরেও বহু জায়গায় এই সংস্থার অফিস রয়েছে।মোট বাজার মূলধনের ভিত্তিতে শীর্ষস্থান দখল নিয়ে অতীতে টিসিএস এবং আরআইএলের মধ্যে প্রবল প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করা গিয়েছে। গত মাসে সফটওয়্যার পরিষেবা সংস্থা টিসিএসকে পিছনে ফেলে আরআইএল এই স্থান দখল করেছিল। ভারতের সবথেকে দামি কোম্পানির শিরোপা পেল টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস (টিসিএস)। বাজার মূল্যের নিরিখে সোমবার রিলায়েন্স ইন্ডাসট্রিজকে (আরআইএল) পিছনে ফেলে দিল তারা।
ভারতের কয়টি শহরে টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেস এর অফিস রয়েছে?
{ "answer_start": [ 421, 428 ], "text": [ "প্রায় কুড়িটি ", "কুড়িটি" ] }
bn_wiki_2764_01
নেলসন ম্যান্ডেলা
প্রায় ১৭ মাস ধরে ফেরারি থাকার পর ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দের ৫ই আগস্ট পুলিশ ম্যান্ডেলাকে ও সহ-বিপ্লবী সেসিল উইলিয়ামসকে হোউইকের নিকটবর্তী স্থান থেকে গ্রেফতার করে। অনেক এমকে সদস্য সন্দেহ পোষণ করেছিলেন যে কর্তৃপক্ষ ম্যান্ডেলা সম্পর্কে ইঙ্গিত পেয়েছিলেন, যদিও ম্যান্ডেলা এই ধারণাগুলো তেমন বিশ্বাস করেননি। পরবর্তী সময়ে সাবেক মার্কিন কুটনীতিক ডোনাল্ড রিকার্ড প্রকাশ করে যে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইনটেলিজেন্স এজেন্সি কমিউনিস্টদের সাথে ম্যান্ডেলার সহযোগিতার আশঙ্কা করে ম্যান্ডেলার গতিবিধি ও ছদ্মবেশ সম্পর্কে দক্ষিণ আফ্রিকার নিরাপত্তা পুলিশকে জানিয়ে দিয়েছিল। তাকে জোহানেসবার্গের দুর্গে আটক রাখা হয়। জোহানেসবার্গের মার্শাল স্কোয়ার কারাগারে কারারুদ্ধ ম্যান্ডেলার বিরুদ্ধে শ্রমিক ধর্মঘটে নেতৃত্ব দেওয়া এবং বেআইনিভাবে দেশের বাইরে যাওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছিল। ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ অক্টোবর ম্যান্ডেলাকে এই দুই অভিযোগে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। এর দু-বছর পর ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দের ১১ জুন ম্যান্ডেলার বিরুদ্ধে এএনসি-র সশস্ত্র সংগ্রামে নেতৃত্বদানের অভিযোগ আনা হয় ও শাস্তি দেওয়া হয়। ম্যান্ডেলা কারাগারে বন্দি থাকার সময়ে পুলিশ এএনসি-র প্রথম সারির নেতাদের ১৯৬৩ খ্রিষ্টাব্দের ১১ জুলাই জোহানেসবার্গের কাছের রিভোনিয়ার লিলেসলিফ ফার্ম থেকে গ্রেপ্তার করে। 'রিভোনিয়ার মামলা' নামে খ্যাত এই মামলায় ম্যান্ডেলাকেও অভিযুক্ত করা হয়। সরকারের প্রধান আইনজীবী ডক্টর পারসি ইউটার ম্যান্ডেলাসহ এএনসি-র নেতাদের অন্তর্ঘাতের অভিযোগে অভিযুক্ত করেন। এছাড়াও তাদের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ আনা হয়। ম্যান্ডেলা অন্তর্ঘাতের অভিযোগ স্বীকার করে নেন। কিন্তু বিদেশি রাষ্ট্রের দালাল হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার জন্য আনা দেশদ্রোহিতার অভিযোগটি ম্যান্ডেলা অস্বীকার করেন। প্রিটোরিয়ার সুপ্রিম কোর্টে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ম্যান্ডেলা ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দের ২০ এপ্রিল তারিখে তার জবানবন্দি দেন। ম্যান্ডেলা ব্যাখ্যা করেন, কেনো এএনসি সশস্ত্র আন্দোলন বেছে নিয়েছে। ম্যান্ডেলা বলেন যে, বহু বছর ধরে এএনসি অহিংস আন্দোলন চালিয়ে এসেছিল। কিন্তু শার্পভিলের গণহত্যার পর তারা অহিংস আন্দোলনের পথ ত্যাগ করতে বাধ্য হন। এই গণহত্যা, কৃষ্ণাঙ্গদের অধিকারকে অবজ্ঞা করে দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা, জরুরি অবস্থার ঘোষণা এবং এএনসিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার পরে ম্যান্ডেলা ও তার সহযোদ্ধারা অন্তর্ঘাতমূলক সশস্ত্র সংগ্রামকেই বেছে নেন। তাদের মতে সশস্ত্র আন্দোলন ছাড়া অন্য কোনো কিছুই হত বিনাশর্তে আত্মসমর্পণের নামান্তর। ম্যান্ডেলা আদালতে আরো বলেন, ১৯৬১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর তারিখে তারা উমখোন্তো উই সিযওয়ে অর্থাৎ এমকে-এর ম্যানিফেস্টো লেখেন। এই সংগঠনের মূল লক্ষ্য হিসেবে তারা বেছে নেন সশস্ত্র সংগ্রাম। তাদের উদ্দেশ্য ছিল, অন্তর্ঘাতের মাধ্যমে দক্ষিণ আফ্রিকায় বিদেশি বিনিয়োগকে তারা নিরুৎসাহিত করবেন, আর এর মাধ্যমে বর্ণবাদী ন্যাশনাল পার্টির সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করবেন। জবানবন্দির শেষে ম্যান্ডেলা বলেন, "আমার জীবদ্দশায় আমি আফ্রিকান জনগণের সংগ্রামে নিজেকে উৎসর্গ করেছি। আমি সাদা আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি, এবং আমি কালো আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। আমি একটি গণতান্ত্রিক ও মুক্ত সমাজের আদর্শকে লালন করেছি যেখানে সকল মানুষ সম্প্রীতি ও সমান সুযোগের সাথে একসাথে বসবাস করে। এটি একটি আদর্শ যার জন্য আমি বেঁচে থাকতে এবং অর্জন করতে চাই। কিন্তু যদি প্রয়োজন হয়, এটি একটি আদর্শ যার জন্য আমি মরতে প্রস্তুত।" ম্যান্ডেলার পক্ষে ব্র্যাম ফিশার, ভার্নন বেরাঞ্জ, হ্যারি শোয়ার্জ, জোয়েল জফ, আর্থার চাসকালসন এবং জর্জ বিজোস ওকালতি করেন। মামলার শেষভাগে হ্যারল্ড হ্যানসন আইনি সহায়তার জন্য যোগ দেন। কিন্তু মামলায় রাস্টি বার্নস্টেইন ছাড়া অন্য সবাইকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। তবে ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জুন দেওয়া রায়ে ফাঁসির বদলে তাদের সবাইকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
প্রায় ১৭ মাস ধরে ফেরারি থাকার পর ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দের ৫ই আগস্ট পুলিশ কাকে কাকে গ্রেফতার করে?
{ "answer_start": [ 68, 68 ], "text": [ "ম্যান্ডেলাকে ও সহ-বিপ্লবী সেসিল উইলিয়ামসকে", "ম্যান্ডেলাকে ও সহ-বিপ্লবী সেসিল উইলিয়ামসকে" ] }
bn_wiki_2764_03
নেলসন ম্যান্ডেলা
প্রায় ১৭ মাস ধরে ফেরারি থাকার পর ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দের ৫ই আগস্ট পুলিশ ম্যান্ডেলাকে ও সহ-বিপ্লবী সেসিল উইলিয়ামসকে হোউইকের নিকটবর্তী স্থান থেকে গ্রেফতার করে। অনেক এমকে সদস্য সন্দেহ পোষণ করেছিলেন যে কর্তৃপক্ষ ম্যান্ডেলা সম্পর্কে ইঙ্গিত পেয়েছিলেন, যদিও ম্যান্ডেলা এই ধারণাগুলো তেমন বিশ্বাস করেননি। পরবর্তী সময়ে সাবেক মার্কিন কুটনীতিক ডোনাল্ড রিকার্ড প্রকাশ করে যে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইনটেলিজেন্স এজেন্সি কমিউনিস্টদের সাথে ম্যান্ডেলার সহযোগিতার আশঙ্কা করে ম্যান্ডেলার গতিবিধি ও ছদ্মবেশ সম্পর্কে দক্ষিণ আফ্রিকার নিরাপত্তা পুলিশকে জানিয়ে দিয়েছিল। তাকে জোহানেসবার্গের দুর্গে আটক রাখা হয়। জোহানেসবার্গের মার্শাল স্কোয়ার কারাগারে কারারুদ্ধ ম্যান্ডেলার বিরুদ্ধে শ্রমিক ধর্মঘটে নেতৃত্ব দেওয়া এবং বেআইনিভাবে দেশের বাইরে যাওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছিল। ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ অক্টোবর ম্যান্ডেলাকে এই দুই অভিযোগে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। এর দু-বছর পর ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দের ১১ জুন ম্যান্ডেলার বিরুদ্ধে এএনসি-র সশস্ত্র সংগ্রামে নেতৃত্বদানের অভিযোগ আনা হয় ও শাস্তি দেওয়া হয়। ম্যান্ডেলা কারাগারে বন্দি থাকার সময়ে পুলিশ এএনসি-র প্রথম সারির নেতাদের ১৯৬৩ খ্রিষ্টাব্দের ১১ জুলাই জোহানেসবার্গের কাছের রিভোনিয়ার লিলেসলিফ ফার্ম থেকে গ্রেপ্তার করে। 'রিভোনিয়ার মামলা' নামে খ্যাত এই মামলায় ম্যান্ডেলাকেও অভিযুক্ত করা হয়। সরকারের প্রধান আইনজীবী ডক্টর পারসি ইউটার ম্যান্ডেলাসহ এএনসি-র নেতাদের অন্তর্ঘাতের অভিযোগে অভিযুক্ত করেন। এছাড়াও তাদের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ আনা হয়। ম্যান্ডেলা অন্তর্ঘাতের অভিযোগ স্বীকার করে নেন। কিন্তু বিদেশি রাষ্ট্রের দালাল হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার জন্য আনা দেশদ্রোহিতার অভিযোগটি ম্যান্ডেলা অস্বীকার করেন। প্রিটোরিয়ার সুপ্রিম কোর্টে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ম্যান্ডেলা ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দের ২০ এপ্রিল তারিখে তার জবানবন্দি দেন। ম্যান্ডেলা ব্যাখ্যা করেন, কেনো এএনসি সশস্ত্র আন্দোলন বেছে নিয়েছে। ম্যান্ডেলা বলেন যে, বহু বছর ধরে এএনসি অহিংস আন্দোলন চালিয়ে এসেছিল। কিন্তু শার্পভিলের গণহত্যার পর তারা অহিংস আন্দোলনের পথ ত্যাগ করতে বাধ্য হন। এই গণহত্যা, কৃষ্ণাঙ্গদের অধিকারকে অবজ্ঞা করে দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা, জরুরি অবস্থার ঘোষণা এবং এএনসিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার পরে ম্যান্ডেলা ও তার সহযোদ্ধারা অন্তর্ঘাতমূলক সশস্ত্র সংগ্রামকেই বেছে নেন। তাদের মতে সশস্ত্র আন্দোলন ছাড়া অন্য কোনো কিছুই হত বিনাশর্তে আত্মসমর্পণের নামান্তর। ম্যান্ডেলা আদালতে আরো বলেন, ১৯৬১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর তারিখে তারা উমখোন্তো উই সিযওয়ে অর্থাৎ এমকে-এর ম্যানিফেস্টো লেখেন। এই সংগঠনের মূল লক্ষ্য হিসেবে তারা বেছে নেন সশস্ত্র সংগ্রাম। তাদের উদ্দেশ্য ছিল, অন্তর্ঘাতের মাধ্যমে দক্ষিণ আফ্রিকায় বিদেশি বিনিয়োগকে তারা নিরুৎসাহিত করবেন, আর এর মাধ্যমে বর্ণবাদী ন্যাশনাল পার্টির সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করবেন। জবানবন্দির শেষে ম্যান্ডেলা বলেন, "আমার জীবদ্দশায় আমি আফ্রিকান জনগণের সংগ্রামে নিজেকে উৎসর্গ করেছি। আমি সাদা আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি, এবং আমি কালো আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। আমি একটি গণতান্ত্রিক ও মুক্ত সমাজের আদর্শকে লালন করেছি যেখানে সকল মানুষ সম্প্রীতি ও সমান সুযোগের সাথে একসাথে বসবাস করে। এটি একটি আদর্শ যার জন্য আমি বেঁচে থাকতে এবং অর্জন করতে চাই। কিন্তু যদি প্রয়োজন হয়, এটি একটি আদর্শ যার জন্য আমি মরতে প্রস্তুত।" ম্যান্ডেলার পক্ষে ব্র্যাম ফিশার, ভার্নন বেরাঞ্জ, হ্যারি শোয়ার্জ, জোয়েল জফ, আর্থার চাসকালসন এবং জর্জ বিজোস ওকালতি করেন। মামলার শেষভাগে হ্যারল্ড হ্যানসন আইনি সহায়তার জন্য যোগ দেন। কিন্তু মামলায় রাস্টি বার্নস্টেইন ছাড়া অন্য সবাইকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। তবে ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জুন দেওয়া রায়ে ফাঁসির বদলে তাদের সবাইকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
প্রিটোরিয়ার সুপ্রিম কোর্টে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ম্যান্ডেলা কত খ্রিষ্টাব্দে তার জবানবন্দি দেন?
{ "answer_start": [ 855, 855 ], "text": [ "১৯৬৪", "১৯৬৪" ] }
bn_wiki_2764_05
নেলসন ম্যান্ডেলা
প্রায় ১৭ মাস ধরে ফেরারি থাকার পর ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দের ৫ই আগস্ট পুলিশ ম্যান্ডেলাকে ও সহ-বিপ্লবী সেসিল উইলিয়ামসকে হোউইকের নিকটবর্তী স্থান থেকে গ্রেফতার করে। অনেক এমকে সদস্য সন্দেহ পোষণ করেছিলেন যে কর্তৃপক্ষ ম্যান্ডেলা সম্পর্কে ইঙ্গিত পেয়েছিলেন, যদিও ম্যান্ডেলা এই ধারণাগুলো তেমন বিশ্বাস করেননি। পরবর্তী সময়ে সাবেক মার্কিন কুটনীতিক ডোনাল্ড রিকার্ড প্রকাশ করে যে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইনটেলিজেন্স এজেন্সি কমিউনিস্টদের সাথে ম্যান্ডেলার সহযোগিতার আশঙ্কা করে ম্যান্ডেলার গতিবিধি ও ছদ্মবেশ সম্পর্কে দক্ষিণ আফ্রিকার নিরাপত্তা পুলিশকে জানিয়ে দিয়েছিল। তাকে জোহানেসবার্গের দুর্গে আটক রাখা হয়। জোহানেসবার্গের মার্শাল স্কোয়ার কারাগারে কারারুদ্ধ ম্যান্ডেলার বিরুদ্ধে শ্রমিক ধর্মঘটে নেতৃত্ব দেওয়া এবং বেআইনিভাবে দেশের বাইরে যাওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছিল। ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ অক্টোবর ম্যান্ডেলাকে এই দুই অভিযোগে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। এর দু-বছর পর ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দের ১১ জুন ম্যান্ডেলার বিরুদ্ধে এএনসি-র সশস্ত্র সংগ্রামে নেতৃত্বদানের অভিযোগ আনা হয় ও শাস্তি দেওয়া হয়। ম্যান্ডেলা কারাগারে বন্দি থাকার সময়ে পুলিশ এএনসি-র প্রথম সারির নেতাদের ১৯৬৩ খ্রিষ্টাব্দের ১১ জুলাই জোহানেসবার্গের কাছের রিভোনিয়ার লিলেসলিফ ফার্ম থেকে গ্রেপ্তার করে। 'রিভোনিয়ার মামলা' নামে খ্যাত এই মামলায় ম্যান্ডেলাকেও অভিযুক্ত করা হয়। সরকারের প্রধান আইনজীবী ডক্টর পারসি ইউটার ম্যান্ডেলাসহ এএনসি-র নেতাদের অন্তর্ঘাতের অভিযোগে অভিযুক্ত করেন। এছাড়াও তাদের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ আনা হয়। ম্যান্ডেলা অন্তর্ঘাতের অভিযোগ স্বীকার করে নেন। কিন্তু বিদেশি রাষ্ট্রের দালাল হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার জন্য আনা দেশদ্রোহিতার অভিযোগটি ম্যান্ডেলা অস্বীকার করেন। প্রিটোরিয়ার সুপ্রিম কোর্টে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ম্যান্ডেলা ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দের ২০ এপ্রিল তারিখে তার জবানবন্দি দেন। ম্যান্ডেলা ব্যাখ্যা করেন, কেনো এএনসি সশস্ত্র আন্দোলন বেছে নিয়েছে। ম্যান্ডেলা বলেন যে, বহু বছর ধরে এএনসি অহিংস আন্দোলন চালিয়ে এসেছিল। কিন্তু শার্পভিলের গণহত্যার পর তারা অহিংস আন্দোলনের পথ ত্যাগ করতে বাধ্য হন। এই গণহত্যা, কৃষ্ণাঙ্গদের অধিকারকে অবজ্ঞা করে দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা, জরুরি অবস্থার ঘোষণা এবং এএনসিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার পরে ম্যান্ডেলা ও তার সহযোদ্ধারা অন্তর্ঘাতমূলক সশস্ত্র সংগ্রামকেই বেছে নেন। তাদের মতে সশস্ত্র আন্দোলন ছাড়া অন্য কোনো কিছুই হত বিনাশর্তে আত্মসমর্পণের নামান্তর। ম্যান্ডেলা আদালতে আরো বলেন, ১৯৬১ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর তারিখে তারা উমখোন্তো উই সিযওয়ে অর্থাৎ এমকে-এর ম্যানিফেস্টো লেখেন। এই সংগঠনের মূল লক্ষ্য হিসেবে তারা বেছে নেন সশস্ত্র সংগ্রাম। তাদের উদ্দেশ্য ছিল, অন্তর্ঘাতের মাধ্যমে দক্ষিণ আফ্রিকায় বিদেশি বিনিয়োগকে তারা নিরুৎসাহিত করবেন, আর এর মাধ্যমে বর্ণবাদী ন্যাশনাল পার্টির সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করবেন। জবানবন্দির শেষে ম্যান্ডেলা বলেন, "আমার জীবদ্দশায় আমি আফ্রিকান জনগণের সংগ্রামে নিজেকে উৎসর্গ করেছি। আমি সাদা আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি, এবং আমি কালো আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। আমি একটি গণতান্ত্রিক ও মুক্ত সমাজের আদর্শকে লালন করেছি যেখানে সকল মানুষ সম্প্রীতি ও সমান সুযোগের সাথে একসাথে বসবাস করে। এটি একটি আদর্শ যার জন্য আমি বেঁচে থাকতে এবং অর্জন করতে চাই। কিন্তু যদি প্রয়োজন হয়, এটি একটি আদর্শ যার জন্য আমি মরতে প্রস্তুত।" ম্যান্ডেলার পক্ষে ব্র্যাম ফিশার, ভার্নন বেরাঞ্জ, হ্যারি শোয়ার্জ, জোয়েল জফ, আর্থার চাসকালসন এবং জর্জ বিজোস ওকালতি করেন। মামলার শেষভাগে হ্যারল্ড হ্যানসন আইনি সহায়তার জন্য যোগ দেন। কিন্তু মামলায় রাস্টি বার্নস্টেইন ছাড়া অন্য সবাইকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। তবে ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জুন দেওয়া রায়ে ফাঁসির বদলে তাদের সবাইকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
উইনি ম্যান্ডেলার প্রকৃত নাম কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0730_01
জৈবপ্রযুক্তি
জৈবপ্রযুক্তি হলো বৈজ্ঞানিক ও প্রকৌশলগত নীতি অনুসরণ ও প্রয়োগ করে জীবদের ব্যবহার করার মাধ্যমে মানুষের জন্য কল্যাণকর ও ব্যবহারযোগ্য প্রয়োজনীয় মালামাল তৈরির বিশেষ প্রযুক্তি। এটি মূলত জীববিদ্যাভিত্তিক প্রযুক্তি, বিশেষ করে যখন প্রযুক্তি কৃষি, খাদ্য বিজ্ঞান, এবং ঔষধশিল্পে ব্যবহৃত হয়। জাতিসংঘের কনভেনশন অন বায়োলোজিক্যাল ডাইভার্সিটি অনুসারে জৈব প্রযুক্তিকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়: যে কোনো প্রকারের প্রায়োগিক প্রাযুক্তিক কাজ যা জৈবিক ব্যবস্থা, মৃত জৈবিক বস্তু অথবা এর থেকে প্রাপ্ত কোনো অংশকে ব্যবহার করে কোনো দ্রব্য বা পদ্ধতি উৎপন্ন করে বা পরিবর্তন করে যা বিশেষ ব্যবহারের জন্য ব্যবহৃত হয়। যদিও কৃষিকাজে জৈবপ্রযুক্তি বহুকাল পূর্বে থেকে ব্যবহৃত হচ্ছে, তবুও উদ্ভিদের চাষাবাদে এর আধুনিকতম প্রয়োগ দেখা যায়। নব্যপ্রস্তর যুগের নবোপলীয় বিপ্লবের পর থেকেই কৃষিকে খাদ্য উৎপাদনের সবচেয়ে প্রভাবশালী মাধ্যম হিসেবে গণ্য করা হয়। আধুনিক যুগের কৃষকেরা শ্রেষ্ঠ বীজ নির্বাচন ও ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ফলন ঘটিয়ে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পূরণ করছে। যখন শস্য ও জমির পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি পেয়ে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছিল, তখন এমন কিছু জীব এবং তাদের থেকে উৎপন্ন পদার্থের সন্ধান পাওয়া যায়, যারা মাটির উর্বরাশক্তি বৃদ্ধি করে, নাইট্রোজেন সংবদ্ধকরণ করে, এবং ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ বা পেস্ট দমন করে। কৃষির ইতিহাসে দেখা যায়, কৃষক ভিন্ন পরিবেশে ভিন্ন উদ্ভিদের সাথে কোনো উদ্ভিদের প্রজনন ঘটিয়ে উদ্ভিদের জিনে কিছু পরিবর্তন ঘটিয়ে জৈবপ্রযুক্তির প্রাথমিক রূপ উন্মোচন করেছেন। বিয়ারের গাঁজন ও আদিম জৈবপ্রযুক্তির একটি উদাহরণ। এই পদ্ধতিগুলো মেসোপটেমিয়া,মিশর,চিন এবং ভারতে প্রচলিত ছিল এবং পদ্ধতিগুলোর জীববৈজ্ঞানিক মূলনীতিগুলো এখনো একই রয়েছে। ১৮৫৭ সালে লুই পাস্তুরের গাঁজনবিষয়ক কাজের আগে এই প্রক্রিয়া সম্পর্কে স্পষ্টভাবে কিছু বোঝা না গেলেও এটিই একপ্রকার খাদ্যকে অন্য প্রকার খাদ্যে রূপান্তরকারী জৈবপ্রযুক্তির প্রাথমিক রূপ। গাঁজন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রকার খাদ্যের কার্বোহাইড্রেট ভেঙে অ্যালকোহল উৎপন্ন হয়। হাজার বছর ধরে মানুষ শস্য এবং প্রাণীর উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতি ব্যবহার করেছে। এই পদ্ধতিতে প্রত্যাশিত উন্নত বৈশিষ্ট্যধারী জীবের মিলনে সৃষ্ট সন্তান একই বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। উদাহরণস্বরূপ, এই পদ্ধতি ব্যবহার করে বৃহত্তম ও সর্বাধিক মিষ্টি ভুট্টা উৎপাদন করা হয়েছিল। বিংশ শতাব্দীর শুরুতে বিজ্ঞানীগণ অণুজীব সম্পর্কে অনেক তথ্য লাভ করতে থাকেন এবং পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। ১৯১৭ সালে চাইম ওয়াইজমেন বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডে প্রথম বিশুদ্ধ অণুজীব কালচারের প্রয়োগ করেন। তিনি ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে ভুট্টার স্টার্চ প্রক্রিয়াজাত করে অ্যাসিটোন উৎপাদন করেছিলেন যা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যুক্তরাজ্যের খুব দরকার ছিল বিস্ফোরক তৈরি করতে। জৈবপ্রযুক্তি অ্যান্টিবায়োটিকের উন্নতিতেও ব্যবহৃত হয়েছে। অ্যালেকজান্ডার ফ্লেমিং ১৯২৮ সালে পেনিসিলিয়াম মোল্ড আবিষ্কার করেন। ১৯৪০ সাল থেকে পেনিসিলিন মানুষের দেহে ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ নিরাময়ে ব্যবহার হয়ে আসছে।
জৈবপ্রযুক্তি বলতে কী বুঝায় ?
{ "answer_start": [ 17, 17 ], "text": [ "বৈজ্ঞানিক ও প্রকৌশলগত নীতি অনুসরণ ও প্রয়োগ করে জীবদের ব্যবহার করার মাধ্যমে মানুষের জন্য কল্যাণকর ও ব্যবহারযোগ্য প্রয়োজনীয় মালামাল তৈরির বিশেষ প্রযুক্তি", "বৈজ্ঞানিক ও প্রকৌশলগত নীতি অনুসরণ ও প্রয়োগ করে জীবদের ব্যবহার করার মাধ্যমে মানুষের জন্য কল্যাণকর ও ব্যবহারযোগ্য প্রয়োজনীয় মালামাল তৈরির বিশেষ প্রযুক্তি" ] }
bn_wiki_0730_02
জৈবপ্রযুক্তি
জৈবপ্রযুক্তি হলো বৈজ্ঞানিক ও প্রকৌশলগত নীতি অনুসরণ ও প্রয়োগ করে জীবদের ব্যবহার করার মাধ্যমে মানুষের জন্য কল্যাণকর ও ব্যবহারযোগ্য প্রয়োজনীয় মালামাল তৈরির বিশেষ প্রযুক্তি। এটি মূলত জীববিদ্যাভিত্তিক প্রযুক্তি, বিশেষ করে যখন প্রযুক্তি কৃষি, খাদ্য বিজ্ঞান, এবং ঔষধশিল্পে ব্যবহৃত হয়। জাতিসংঘের কনভেনশন অন বায়োলোজিক্যাল ডাইভার্সিটি অনুসারে জৈব প্রযুক্তিকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়: যে কোনো প্রকারের প্রায়োগিক প্রাযুক্তিক কাজ যা জৈবিক ব্যবস্থা, মৃত জৈবিক বস্তু অথবা এর থেকে প্রাপ্ত কোনো অংশকে ব্যবহার করে কোনো দ্রব্য বা পদ্ধতি উৎপন্ন করে বা পরিবর্তন করে যা বিশেষ ব্যবহারের জন্য ব্যবহৃত হয়। যদিও কৃষিকাজে জৈবপ্রযুক্তি বহুকাল পূর্বে থেকে ব্যবহৃত হচ্ছে, তবুও উদ্ভিদের চাষাবাদে এর আধুনিকতম প্রয়োগ দেখা যায়। নব্যপ্রস্তর যুগের নবোপলীয় বিপ্লবের পর থেকেই কৃষিকে খাদ্য উৎপাদনের সবচেয়ে প্রভাবশালী মাধ্যম হিসেবে গণ্য করা হয়। আধুনিক যুগের কৃষকেরা শ্রেষ্ঠ বীজ নির্বাচন ও ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ফলন ঘটিয়ে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পূরণ করছে। যখন শস্য ও জমির পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি পেয়ে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছিল, তখন এমন কিছু জীব এবং তাদের থেকে উৎপন্ন পদার্থের সন্ধান পাওয়া যায়, যারা মাটির উর্বরাশক্তি বৃদ্ধি করে, নাইট্রোজেন সংবদ্ধকরণ করে, এবং ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ বা পেস্ট দমন করে। কৃষির ইতিহাসে দেখা যায়, কৃষক ভিন্ন পরিবেশে ভিন্ন উদ্ভিদের সাথে কোনো উদ্ভিদের প্রজনন ঘটিয়ে উদ্ভিদের জিনে কিছু পরিবর্তন ঘটিয়ে জৈবপ্রযুক্তির প্রাথমিক রূপ উন্মোচন করেছেন। বিয়ারের গাঁজন ও আদিম জৈবপ্রযুক্তির একটি উদাহরণ। এই পদ্ধতিগুলো মেসোপটেমিয়া,মিশর,চিন এবং ভারতে প্রচলিত ছিল এবং পদ্ধতিগুলোর জীববৈজ্ঞানিক মূলনীতিগুলো এখনো একই রয়েছে। ১৮৫৭ সালে লুই পাস্তুরের গাঁজনবিষয়ক কাজের আগে এই প্রক্রিয়া সম্পর্কে স্পষ্টভাবে কিছু বোঝা না গেলেও এটিই একপ্রকার খাদ্যকে অন্য প্রকার খাদ্যে রূপান্তরকারী জৈবপ্রযুক্তির প্রাথমিক রূপ। গাঁজন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রকার খাদ্যের কার্বোহাইড্রেট ভেঙে অ্যালকোহল উৎপন্ন হয়। হাজার বছর ধরে মানুষ শস্য এবং প্রাণীর উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতি ব্যবহার করেছে। এই পদ্ধতিতে প্রত্যাশিত উন্নত বৈশিষ্ট্যধারী জীবের মিলনে সৃষ্ট সন্তান একই বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। উদাহরণস্বরূপ, এই পদ্ধতি ব্যবহার করে বৃহত্তম ও সর্বাধিক মিষ্টি ভুট্টা উৎপাদন করা হয়েছিল। বিংশ শতাব্দীর শুরুতে বিজ্ঞানীগণ অণুজীব সম্পর্কে অনেক তথ্য লাভ করতে থাকেন এবং পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। ১৯১৭ সালে চাইম ওয়াইজমেন বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডে প্রথম বিশুদ্ধ অণুজীব কালচারের প্রয়োগ করেন। তিনি ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে ভুট্টার স্টার্চ প্রক্রিয়াজাত করে অ্যাসিটোন উৎপাদন করেছিলেন যা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যুক্তরাজ্যের খুব দরকার ছিল বিস্ফোরক তৈরি করতে। জৈবপ্রযুক্তি অ্যান্টিবায়োটিকের উন্নতিতেও ব্যবহৃত হয়েছে। অ্যালেকজান্ডার ফ্লেমিং ১৯২৮ সালে পেনিসিলিয়াম মোল্ড আবিষ্কার করেন। ১৯৪০ সাল থেকে পেনিসিলিন মানুষের দেহে ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ নিরাময়ে ব্যবহার হয়ে আসছে।
নব্যপ্রস্তর যুগের কোন বিপ্লবের পর থেকেই কৃষিকে খাদ্য উৎপাদনের সবচেয়ে প্রভাবশালী মাধ্যম হিসেবে গণ্য করা হয়?
{ "answer_start": [ 723, 723 ], "text": [ "নবোপলীয়", "নবোপলীয়" ] }
bn_wiki_0730_03
জৈবপ্রযুক্তি
জৈবপ্রযুক্তি হলো বৈজ্ঞানিক ও প্রকৌশলগত নীতি অনুসরণ ও প্রয়োগ করে জীবদের ব্যবহার করার মাধ্যমে মানুষের জন্য কল্যাণকর ও ব্যবহারযোগ্য প্রয়োজনীয় মালামাল তৈরির বিশেষ প্রযুক্তি। এটি মূলত জীববিদ্যাভিত্তিক প্রযুক্তি, বিশেষ করে যখন প্রযুক্তি কৃষি, খাদ্য বিজ্ঞান, এবং ঔষধশিল্পে ব্যবহৃত হয়। জাতিসংঘের কনভেনশন অন বায়োলোজিক্যাল ডাইভার্সিটি অনুসারে জৈব প্রযুক্তিকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়: যে কোনো প্রকারের প্রায়োগিক প্রাযুক্তিক কাজ যা জৈবিক ব্যবস্থা, মৃত জৈবিক বস্তু অথবা এর থেকে প্রাপ্ত কোনো অংশকে ব্যবহার করে কোনো দ্রব্য বা পদ্ধতি উৎপন্ন করে বা পরিবর্তন করে যা বিশেষ ব্যবহারের জন্য ব্যবহৃত হয়। যদিও কৃষিকাজে জৈবপ্রযুক্তি বহুকাল পূর্বে থেকে ব্যবহৃত হচ্ছে, তবুও উদ্ভিদের চাষাবাদে এর আধুনিকতম প্রয়োগ দেখা যায়। নব্যপ্রস্তর যুগের নবোপলীয় বিপ্লবের পর থেকেই কৃষিকে খাদ্য উৎপাদনের সবচেয়ে প্রভাবশালী মাধ্যম হিসেবে গণ্য করা হয়। আধুনিক যুগের কৃষকেরা শ্রেষ্ঠ বীজ নির্বাচন ও ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ফলন ঘটিয়ে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পূরণ করছে। যখন শস্য ও জমির পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি পেয়ে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছিল, তখন এমন কিছু জীব এবং তাদের থেকে উৎপন্ন পদার্থের সন্ধান পাওয়া যায়, যারা মাটির উর্বরাশক্তি বৃদ্ধি করে, নাইট্রোজেন সংবদ্ধকরণ করে, এবং ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ বা পেস্ট দমন করে। কৃষির ইতিহাসে দেখা যায়, কৃষক ভিন্ন পরিবেশে ভিন্ন উদ্ভিদের সাথে কোনো উদ্ভিদের প্রজনন ঘটিয়ে উদ্ভিদের জিনে কিছু পরিবর্তন ঘটিয়ে জৈবপ্রযুক্তির প্রাথমিক রূপ উন্মোচন করেছেন। বিয়ারের গাঁজন ও আদিম জৈবপ্রযুক্তির একটি উদাহরণ। এই পদ্ধতিগুলো মেসোপটেমিয়া,মিশর,চিন এবং ভারতে প্রচলিত ছিল এবং পদ্ধতিগুলোর জীববৈজ্ঞানিক মূলনীতিগুলো এখনো একই রয়েছে। ১৮৫৭ সালে লুই পাস্তুরের গাঁজনবিষয়ক কাজের আগে এই প্রক্রিয়া সম্পর্কে স্পষ্টভাবে কিছু বোঝা না গেলেও এটিই একপ্রকার খাদ্যকে অন্য প্রকার খাদ্যে রূপান্তরকারী জৈবপ্রযুক্তির প্রাথমিক রূপ। গাঁজন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রকার খাদ্যের কার্বোহাইড্রেট ভেঙে অ্যালকোহল উৎপন্ন হয়। হাজার বছর ধরে মানুষ শস্য এবং প্রাণীর উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতি ব্যবহার করেছে। এই পদ্ধতিতে প্রত্যাশিত উন্নত বৈশিষ্ট্যধারী জীবের মিলনে সৃষ্ট সন্তান একই বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। উদাহরণস্বরূপ, এই পদ্ধতি ব্যবহার করে বৃহত্তম ও সর্বাধিক মিষ্টি ভুট্টা উৎপাদন করা হয়েছিল। বিংশ শতাব্দীর শুরুতে বিজ্ঞানীগণ অণুজীব সম্পর্কে অনেক তথ্য লাভ করতে থাকেন এবং পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। ১৯১৭ সালে চাইম ওয়াইজমেন বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডে প্রথম বিশুদ্ধ অণুজীব কালচারের প্রয়োগ করেন। তিনি ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে ভুট্টার স্টার্চ প্রক্রিয়াজাত করে অ্যাসিটোন উৎপাদন করেছিলেন যা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যুক্তরাজ্যের খুব দরকার ছিল বিস্ফোরক তৈরি করতে। জৈবপ্রযুক্তি অ্যান্টিবায়োটিকের উন্নতিতেও ব্যবহৃত হয়েছে। অ্যালেকজান্ডার ফ্লেমিং ১৯২৮ সালে পেনিসিলিয়াম মোল্ড আবিষ্কার করেন। ১৯৪০ সাল থেকে পেনিসিলিন মানুষের দেহে ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ নিরাময়ে ব্যবহার হয়ে আসছে।
গাঁজন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রকার খাদ্যের কার্বোহাইড্রেট ভেঙে কী উৎপন্ন হয়?
{ "answer_start": [ 1760, 1760 ], "text": [ "অ্যালকোহল ", "অ্যালকোহল " ] }
bn_wiki_0730_04
জৈবপ্রযুক্তি
জৈবপ্রযুক্তি হলো বৈজ্ঞানিক ও প্রকৌশলগত নীতি অনুসরণ ও প্রয়োগ করে জীবদের ব্যবহার করার মাধ্যমে মানুষের জন্য কল্যাণকর ও ব্যবহারযোগ্য প্রয়োজনীয় মালামাল তৈরির বিশেষ প্রযুক্তি। এটি মূলত জীববিদ্যাভিত্তিক প্রযুক্তি, বিশেষ করে যখন প্রযুক্তি কৃষি, খাদ্য বিজ্ঞান, এবং ঔষধশিল্পে ব্যবহৃত হয়। জাতিসংঘের কনভেনশন অন বায়োলোজিক্যাল ডাইভার্সিটি অনুসারে জৈব প্রযুক্তিকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়: যে কোনো প্রকারের প্রায়োগিক প্রাযুক্তিক কাজ যা জৈবিক ব্যবস্থা, মৃত জৈবিক বস্তু অথবা এর থেকে প্রাপ্ত কোনো অংশকে ব্যবহার করে কোনো দ্রব্য বা পদ্ধতি উৎপন্ন করে বা পরিবর্তন করে যা বিশেষ ব্যবহারের জন্য ব্যবহৃত হয়। যদিও কৃষিকাজে জৈবপ্রযুক্তি বহুকাল পূর্বে থেকে ব্যবহৃত হচ্ছে, তবুও উদ্ভিদের চাষাবাদে এর আধুনিকতম প্রয়োগ দেখা যায়। নব্যপ্রস্তর যুগের নবোপলীয় বিপ্লবের পর থেকেই কৃষিকে খাদ্য উৎপাদনের সবচেয়ে প্রভাবশালী মাধ্যম হিসেবে গণ্য করা হয়। আধুনিক যুগের কৃষকেরা শ্রেষ্ঠ বীজ নির্বাচন ও ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ফলন ঘটিয়ে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পূরণ করছে। যখন শস্য ও জমির পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি পেয়ে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছিল, তখন এমন কিছু জীব এবং তাদের থেকে উৎপন্ন পদার্থের সন্ধান পাওয়া যায়, যারা মাটির উর্বরাশক্তি বৃদ্ধি করে, নাইট্রোজেন সংবদ্ধকরণ করে, এবং ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ বা পেস্ট দমন করে। কৃষির ইতিহাসে দেখা যায়, কৃষক ভিন্ন পরিবেশে ভিন্ন উদ্ভিদের সাথে কোনো উদ্ভিদের প্রজনন ঘটিয়ে উদ্ভিদের জিনে কিছু পরিবর্তন ঘটিয়ে জৈবপ্রযুক্তির প্রাথমিক রূপ উন্মোচন করেছেন। বিয়ারের গাঁজন ও আদিম জৈবপ্রযুক্তির একটি উদাহরণ। এই পদ্ধতিগুলো মেসোপটেমিয়া,মিশর,চিন এবং ভারতে প্রচলিত ছিল এবং পদ্ধতিগুলোর জীববৈজ্ঞানিক মূলনীতিগুলো এখনো একই রয়েছে। ১৮৫৭ সালে লুই পাস্তুরের গাঁজনবিষয়ক কাজের আগে এই প্রক্রিয়া সম্পর্কে স্পষ্টভাবে কিছু বোঝা না গেলেও এটিই একপ্রকার খাদ্যকে অন্য প্রকার খাদ্যে রূপান্তরকারী জৈবপ্রযুক্তির প্রাথমিক রূপ। গাঁজন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রকার খাদ্যের কার্বোহাইড্রেট ভেঙে অ্যালকোহল উৎপন্ন হয়। হাজার বছর ধরে মানুষ শস্য এবং প্রাণীর উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতি ব্যবহার করেছে। এই পদ্ধতিতে প্রত্যাশিত উন্নত বৈশিষ্ট্যধারী জীবের মিলনে সৃষ্ট সন্তান একই বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। উদাহরণস্বরূপ, এই পদ্ধতি ব্যবহার করে বৃহত্তম ও সর্বাধিক মিষ্টি ভুট্টা উৎপাদন করা হয়েছিল। বিংশ শতাব্দীর শুরুতে বিজ্ঞানীগণ অণুজীব সম্পর্কে অনেক তথ্য লাভ করতে থাকেন এবং পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। ১৯১৭ সালে চাইম ওয়াইজমেন বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডে প্রথম বিশুদ্ধ অণুজীব কালচারের প্রয়োগ করেন। তিনি ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে ভুট্টার স্টার্চ প্রক্রিয়াজাত করে অ্যাসিটোন উৎপাদন করেছিলেন যা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যুক্তরাজ্যের খুব দরকার ছিল বিস্ফোরক তৈরি করতে। জৈবপ্রযুক্তি অ্যান্টিবায়োটিকের উন্নতিতেও ব্যবহৃত হয়েছে। অ্যালেকজান্ডার ফ্লেমিং ১৯২৮ সালে পেনিসিলিয়াম মোল্ড আবিষ্কার করেন। ১৯৪০ সাল থেকে পেনিসিলিন মানুষের দেহে ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ নিরাময়ে ব্যবহার হয়ে আসছে।
কত সালে চাইম ওয়াইজমেন বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডে প্রথম বিশুদ্ধ অণুজীব কালচারের প্রয়োগ করেন?
{ "answer_start": [ 2190, 2190 ], "text": [ "১৯১৭ ", "১৯১৭ " ] }
bn_wiki_0730_05
জৈবপ্রযুক্তি
জৈবপ্রযুক্তি হলো বৈজ্ঞানিক ও প্রকৌশলগত নীতি অনুসরণ ও প্রয়োগ করে জীবদের ব্যবহার করার মাধ্যমে মানুষের জন্য কল্যাণকর ও ব্যবহারযোগ্য প্রয়োজনীয় মালামাল তৈরির বিশেষ প্রযুক্তি। এটি মূলত জীববিদ্যাভিত্তিক প্রযুক্তি, বিশেষ করে যখন প্রযুক্তি কৃষি, খাদ্য বিজ্ঞান, এবং ঔষধশিল্পে ব্যবহৃত হয়। জাতিসংঘের কনভেনশন অন বায়োলোজিক্যাল ডাইভার্সিটি অনুসারে জৈব প্রযুক্তিকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়: যে কোনো প্রকারের প্রায়োগিক প্রাযুক্তিক কাজ যা জৈবিক ব্যবস্থা, মৃত জৈবিক বস্তু অথবা এর থেকে প্রাপ্ত কোনো অংশকে ব্যবহার করে কোনো দ্রব্য বা পদ্ধতি উৎপন্ন করে বা পরিবর্তন করে যা বিশেষ ব্যবহারের জন্য ব্যবহৃত হয়। যদিও কৃষিকাজে জৈবপ্রযুক্তি বহুকাল পূর্বে থেকে ব্যবহৃত হচ্ছে, তবুও উদ্ভিদের চাষাবাদে এর আধুনিকতম প্রয়োগ দেখা যায়। নব্যপ্রস্তর যুগের নবোপলীয় বিপ্লবের পর থেকেই কৃষিকে খাদ্য উৎপাদনের সবচেয়ে প্রভাবশালী মাধ্যম হিসেবে গণ্য করা হয়। আধুনিক যুগের কৃষকেরা শ্রেষ্ঠ বীজ নির্বাচন ও ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ফলন ঘটিয়ে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পূরণ করছে। যখন শস্য ও জমির পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি পেয়ে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছিল, তখন এমন কিছু জীব এবং তাদের থেকে উৎপন্ন পদার্থের সন্ধান পাওয়া যায়, যারা মাটির উর্বরাশক্তি বৃদ্ধি করে, নাইট্রোজেন সংবদ্ধকরণ করে, এবং ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ বা পেস্ট দমন করে। কৃষির ইতিহাসে দেখা যায়, কৃষক ভিন্ন পরিবেশে ভিন্ন উদ্ভিদের সাথে কোনো উদ্ভিদের প্রজনন ঘটিয়ে উদ্ভিদের জিনে কিছু পরিবর্তন ঘটিয়ে জৈবপ্রযুক্তির প্রাথমিক রূপ উন্মোচন করেছেন। বিয়ারের গাঁজন ও আদিম জৈবপ্রযুক্তির একটি উদাহরণ। এই পদ্ধতিগুলো মেসোপটেমিয়া,মিশর,চিন এবং ভারতে প্রচলিত ছিল এবং পদ্ধতিগুলোর জীববৈজ্ঞানিক মূলনীতিগুলো এখনো একই রয়েছে। ১৮৫৭ সালে লুই পাস্তুরের গাঁজনবিষয়ক কাজের আগে এই প্রক্রিয়া সম্পর্কে স্পষ্টভাবে কিছু বোঝা না গেলেও এটিই একপ্রকার খাদ্যকে অন্য প্রকার খাদ্যে রূপান্তরকারী জৈবপ্রযুক্তির প্রাথমিক রূপ। গাঁজন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রকার খাদ্যের কার্বোহাইড্রেট ভেঙে অ্যালকোহল উৎপন্ন হয়। হাজার বছর ধরে মানুষ শস্য এবং প্রাণীর উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতি ব্যবহার করেছে। এই পদ্ধতিতে প্রত্যাশিত উন্নত বৈশিষ্ট্যধারী জীবের মিলনে সৃষ্ট সন্তান একই বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। উদাহরণস্বরূপ, এই পদ্ধতি ব্যবহার করে বৃহত্তম ও সর্বাধিক মিষ্টি ভুট্টা উৎপাদন করা হয়েছিল। বিংশ শতাব্দীর শুরুতে বিজ্ঞানীগণ অণুজীব সম্পর্কে অনেক তথ্য লাভ করতে থাকেন এবং পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। ১৯১৭ সালে চাইম ওয়াইজমেন বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডে প্রথম বিশুদ্ধ অণুজীব কালচারের প্রয়োগ করেন। তিনি ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে ভুট্টার স্টার্চ প্রক্রিয়াজাত করে অ্যাসিটোন উৎপাদন করেছিলেন যা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যুক্তরাজ্যের খুব দরকার ছিল বিস্ফোরক তৈরি করতে। জৈবপ্রযুক্তি অ্যান্টিবায়োটিকের উন্নতিতেও ব্যবহৃত হয়েছে। অ্যালেকজান্ডার ফ্লেমিং ১৯২৮ সালে পেনিসিলিয়াম মোল্ড আবিষ্কার করেন। ১৯৪০ সাল থেকে পেনিসিলিন মানুষের দেহে ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ নিরাময়ে ব্যবহার হয়ে আসছে।
মাইক্রোপ্রোপাগেশন জৈবপ্রযুক্তি কোন কাজে ব্যবহার করা হয় ?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0187_04
পরিবহন মাধ্যম
পরিবহন মাধ্যম বলতে যার ভেতর দিয়ে মানুষ ও মালামাল উৎস থেকে গন্তব্যস্থলে পরিবহন করা হয়, তাকে বোঝায়। পরিবহনের বিভিন্ন মাধ্যমগুলি হল বিমান পরিবহন (আকাশের বায়ুমণ্ডলের ভেতর দিয়ে), নৌ-পরিবহন (নদী, হ্রদ, সাগর, খাল, ইত্যাদি জলরাশির উপর দিয়ে) ও স্থল পরিবহন (স্থলভাগের উপর দিয়ে)। নৌ-পরিবহনের মধ্যে অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন ও সামুদ্রিক পরিবহন অন্তর্ভুক্ত। স্থল পরিবহনের মধ্যে রেল পরিবহন (রেলপথ দিয়ে), সড়ক পরিবহন (পাকা সড়কপথ দিয়ে) ও দুর্গম সড়ক পরিবহন (কাঁচা রাস্তা দিয়ে) অন্তর্ভুক্ত। অন্যান্য পরিবহন মাধ্যমও আছে, যেমন নলধারা পরিবহন, তারভিত্তিক পরিবহন ও মহাকাশ পরিবহন। মানবচালিত পরিবহন ও প্রাণীচালিত পরিবহনকে স্বতন্ত্র গণ্য করা হয়। সাধারণভাবে পরিবহন হল সেই প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে মানুষ, প্রাণী এবং অন্যান্য সামগ্রী কোনও একটি মাধ্যমের ভেতর দিয়ে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে বহন করা হয়। এর বিপরীতে পরিবহন কৌশল বলতে প্রদত্ত কোনও পরিবহন মাধ্যমের ভেতর দিয়ে মানুষ ও মালামাল কী যন্ত্রকৌশল তথা বাহন ব্যবহার করে সম্পন্ন করা হয়, তাকে বোঝায়। প্রত্যেক পরিবহন মাধ্যমের জন্য প্রযুক্তিগত সমাধান আছে, যেগুলি মৌলিকভাবে একে অপর থেকে ভিন্ন, এবং কিছু প্রযুক্তির জন্য বিচ্ছিন্ন পরিবেশ প্রয়োজন হয়। প্রত্যেক পরিবহন মাধ্যমের নিজস্ব অবকাঠামো, বাহন, পরিবহন পরিচালনাকারী সংস্থা ও বিবিধ কর্মকাণ্ড বিদ্যমান।
সাধারণভাবে পরিবহন কী?
{ "answer_start": [ 649, 649 ], "text": [ "সেই প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে মানুষ, প্রাণী এবং অন্যান্য সামগ্রী কোনও একটি মাধ্যমের ভেতর দিয়ে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে বহন করা হয়", "সেই প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে মানুষ, প্রাণী এবং অন্যান্য সামগ্রী কোনও একটি মাধ্যমের ভেতর দিয়ে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে বহন করা হয়" ] }
bn_wiki_0187_05
পরিবহন মাধ্যম
পরিবহন মাধ্যম বলতে যার ভেতর দিয়ে মানুষ ও মালামাল উৎস থেকে গন্তব্যস্থলে পরিবহন করা হয়, তাকে বোঝায়। পরিবহনের বিভিন্ন মাধ্যমগুলি হল বিমান পরিবহন (আকাশের বায়ুমণ্ডলের ভেতর দিয়ে), নৌ-পরিবহন (নদী, হ্রদ, সাগর, খাল, ইত্যাদি জলরাশির উপর দিয়ে) ও স্থল পরিবহন (স্থলভাগের উপর দিয়ে)। নৌ-পরিবহনের মধ্যে অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন ও সামুদ্রিক পরিবহন অন্তর্ভুক্ত। স্থল পরিবহনের মধ্যে রেল পরিবহন (রেলপথ দিয়ে), সড়ক পরিবহন (পাকা সড়কপথ দিয়ে) ও দুর্গম সড়ক পরিবহন (কাঁচা রাস্তা দিয়ে) অন্তর্ভুক্ত। অন্যান্য পরিবহন মাধ্যমও আছে, যেমন নলধারা পরিবহন, তারভিত্তিক পরিবহন ও মহাকাশ পরিবহন। মানবচালিত পরিবহন ও প্রাণীচালিত পরিবহনকে স্বতন্ত্র গণ্য করা হয়। সাধারণভাবে পরিবহন হল সেই প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে মানুষ, প্রাণী এবং অন্যান্য সামগ্রী কোনও একটি মাধ্যমের ভেতর দিয়ে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে বহন করা হয়। এর বিপরীতে পরিবহন কৌশল বলতে প্রদত্ত কোনও পরিবহন মাধ্যমের ভেতর দিয়ে মানুষ ও মালামাল কী যন্ত্রকৌশল তথা বাহন ব্যবহার করে সম্পন্ন করা হয়, তাকে বোঝায়। প্রত্যেক পরিবহন মাধ্যমের জন্য প্রযুক্তিগত সমাধান আছে, যেগুলি মৌলিকভাবে একে অপর থেকে ভিন্ন, এবং কিছু প্রযুক্তির জন্য বিচ্ছিন্ন পরিবেশ প্রয়োজন হয়। প্রত্যেক পরিবহন মাধ্যমের নিজস্ব অবকাঠামো, বাহন, পরিবহন পরিচালনাকারী সংস্থা ও বিবিধ কর্মকাণ্ড বিদ্যমান।
স্থল পরিবহনে কোন পরিবহন কৌশল ব্যবহার করা হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2268_01
সদস্যতা ব্যবসায়ের আদর্শ
গ্রাহকরা যদি তারা বিশ্বাস করেন যে তারা নিয়মিতভাবে কোনও পণ্য কিনবেন এবং তারা অর্থ সাশ্রয় করতে পারেন, তবে তারা সাবস্ক্রিপশন সুবিধাজনক পেতে পারেন। পণ্য বা পরিষেবা বারবার বিতরণের জন্য, গ্রাহক সময় সাশ্রয় হয়। ক্লাব এবং সংস্থাগুলি সমর্থন করার জন্য উপস্থিত সাবস্ক্রিপশনগুলি তাদের গ্রাহকদের "সদস্য" হিসাবে ডাকে এবং তাদের অনুরূপ আগ্রহের সাথে একটি গোষ্ঠীতে অ্যাক্সেস দেওয়া হয়। একটি উদাহরণ হতে পারে কম্পিউটার সায়েন্স বুক ক্লাব। সাবস্ক্রিপশন মূল্য ব্যয়বহুল আইটেমগুলির জন্য অর্থ প্রদান সহজ করে তোলে, যেহেতু এটি প্রায়শই একটি সময়ের জন্য প্রদান করা যেতে পারে এবং এভাবে পণ্যটিকে আরও সাশ্রয়ী মনে হয়। অন্যদিকে, বেশিরভাগ সংবাদপত্র এবং ম্যাগাজিন-ধরনের সাবস্ক্রিপশন অগ্রিম প্রদান করা হয় এবং এটি সম্ভবত কিছু গ্রাহকদের সাবস্ক্রাইব করা থেকে বিরত রাখতে পারে। নির্দিষ্ট দামগুলি গ্রাহকদের জন্য ঘন ঘন এই পরিষেবাগুলি ব্যবহার করার পক্ষে একটি সুবিধা হতে পারে। তবে, এটি কোনও গ্রাহকের পক্ষে অসুবিধা হতে পারে, যিনি পরিষেবাটি প্রায়শই ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেন তবে পরে তা করেন না। একটি প্যাকেজের জন্য অর্থ প্রদানের প্রতিশ্রুতি একক ক্রয়ের চেয়ে আরও ব্যয়বহুল হতে পারে। এছাড়াও, সাবস্ক্রিপশন মডেলগুলি বিক্রেতা লক-ইন হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে, যা কোনও গ্রাহকের জন্য যদি তার সফ্টওয়্যারটির উপলব্ধতার উপর নির্ভর করে তবে তার জন্য মারাত্মকভাবে ব্যবসায়-সমালোচনামূলক প্রভাব ফেলতে পারে: উদাহরণস্বরূপ, লাইসেন্সিং সার্ভারের সাথে কোনও অনলাইন সংযোগ ছাড়াই যাচাই করতে লাইসেন্সিং স্ট্যাটাসটি একবারে একবারে সাবস্ক্রিপশন-মডেলের অধীনে একটি সফ্টওয়্যার সাধারণত ফ্রিমিয়াম সংস্করণটির কার্যকারিতা বন্ধ করে দেয় বা ফিরে যায়, যার ফলে দূরবর্তী স্থানে বা বিশেষত নিরাপদ পরিবেশে সফ্টওয়্যারটি ব্যবহার করা অসম্ভব (চালিয়ে যাওয়া) হয়ে যায় ইন্টারনেট অ্যাক্সেস ছাড়াই, বিক্রেতার সংস্করণ বা সফ্টওয়্যার সমর্থন করা বন্ধ করে দেওয়া বা ব্যবসায়ের বাইরে চলে যাওয়ার পরে গ্রাহককে সাবস্ক্রিপশনটি পুনর্নবীকরণের এবং সফ্টওয়্যারটির সাথে রক্ষণাবেক্ষণের নিজস্ব ডেটা বা ডিজাইন অ্যাক্সেস করার সুযোগ ছাড়াই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে (কিছু ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে এটি হ'ল কয়েক দশক ধরেও পুরানো ফাইলগুলিতে সম্পূর্ণ অ্যাক্সেস থাকা গুরুত্বপূর্ণ)। এছাড়াও, গ্রাহকরা বারবার অর্থ প্রদানকে কঠোর হতে পারে।
অ্যাক্সেস কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2268_05
সদস্যতা ব্যবসায়ের আদর্শ
গ্রাহকরা যদি তারা বিশ্বাস করেন যে তারা নিয়মিতভাবে কোনও পণ্য কিনবেন এবং তারা অর্থ সাশ্রয় করতে পারেন, তবে তারা সাবস্ক্রিপশন সুবিধাজনক পেতে পারেন। পণ্য বা পরিষেবা বারবার বিতরণের জন্য, গ্রাহক সময় সাশ্রয় হয়। ক্লাব এবং সংস্থাগুলি সমর্থন করার জন্য উপস্থিত সাবস্ক্রিপশনগুলি তাদের গ্রাহকদের "সদস্য" হিসাবে ডাকে এবং তাদের অনুরূপ আগ্রহের সাথে একটি গোষ্ঠীতে অ্যাক্সেস দেওয়া হয়। একটি উদাহরণ হতে পারে কম্পিউটার সায়েন্স বুক ক্লাব। সাবস্ক্রিপশন মূল্য ব্যয়বহুল আইটেমগুলির জন্য অর্থ প্রদান সহজ করে তোলে, যেহেতু এটি প্রায়শই একটি সময়ের জন্য প্রদান করা যেতে পারে এবং এভাবে পণ্যটিকে আরও সাশ্রয়ী মনে হয়। অন্যদিকে, বেশিরভাগ সংবাদপত্র এবং ম্যাগাজিন-ধরনের সাবস্ক্রিপশন অগ্রিম প্রদান করা হয় এবং এটি সম্ভবত কিছু গ্রাহকদের সাবস্ক্রাইব করা থেকে বিরত রাখতে পারে। নির্দিষ্ট দামগুলি গ্রাহকদের জন্য ঘন ঘন এই পরিষেবাগুলি ব্যবহার করার পক্ষে একটি সুবিধা হতে পারে। তবে, এটি কোনও গ্রাহকের পক্ষে অসুবিধা হতে পারে, যিনি পরিষেবাটি প্রায়শই ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেন তবে পরে তা করেন না। একটি প্যাকেজের জন্য অর্থ প্রদানের প্রতিশ্রুতি একক ক্রয়ের চেয়ে আরও ব্যয়বহুল হতে পারে। এছাড়াও, সাবস্ক্রিপশন মডেলগুলি বিক্রেতা লক-ইন হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে, যা কোনও গ্রাহকের জন্য যদি তার সফ্টওয়্যারটির উপলব্ধতার উপর নির্ভর করে তবে তার জন্য মারাত্মকভাবে ব্যবসায়-সমালোচনামূলক প্রভাব ফেলতে পারে: উদাহরণস্বরূপ, লাইসেন্সিং সার্ভারের সাথে কোনও অনলাইন সংযোগ ছাড়াই যাচাই করতে লাইসেন্সিং স্ট্যাটাসটি একবারে একবারে সাবস্ক্রিপশন-মডেলের অধীনে একটি সফ্টওয়্যার সাধারণত ফ্রিমিয়াম সংস্করণটির কার্যকারিতা বন্ধ করে দেয় বা ফিরে যায়, যার ফলে দূরবর্তী স্থানে বা বিশেষত নিরাপদ পরিবেশে সফ্টওয়্যারটি ব্যবহার করা অসম্ভব (চালিয়ে যাওয়া) হয়ে যায় ইন্টারনেট অ্যাক্সেস ছাড়াই, বিক্রেতার সংস্করণ বা সফ্টওয়্যার সমর্থন করা বন্ধ করে দেওয়া বা ব্যবসায়ের বাইরে চলে যাওয়ার পরে গ্রাহককে সাবস্ক্রিপশনটি পুনর্নবীকরণের এবং সফ্টওয়্যারটির সাথে রক্ষণাবেক্ষণের নিজস্ব ডেটা বা ডিজাইন অ্যাক্সেস করার সুযোগ ছাড়াই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে (কিছু ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে এটি হ'ল কয়েক দশক ধরেও পুরানো ফাইলগুলিতে সম্পূর্ণ অ্যাক্সেস থাকা গুরুত্বপূর্ণ)। এছাড়াও, গ্রাহকরা বারবার অর্থ প্রদানকে কঠোর হতে পারে।
সাবস্ক্রিপশন মডেলগুলি বিক্রেতা লক-ইন হওয়ার সম্ভাবনা কী করে?
{ "answer_start": [ 1112, 1112 ], "text": [ "বাড়িয়ে তোলে", "বাড়িয়ে তোলে" ] }
bn_wiki_1873_03
ব্ল্যাকবেরি
ব্ল্যাকবেরি বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ, যেটি সাধারণত বহুবর্ষজীবী মূল পদ্ধতি হতে দ্বিবার্ষিক কাণ্ড ধারণ করে। প্রথম বছরে এটিতে নতুন কাণ্ড হয়, প্রিমোক্যান, এটির ৩–৬ মিটার (কিছু ক্ষেত্রে ৯ মিটার পর্যন্ত) পূর্ণ দৈর্ঘ্য থেকে সবলভাবে বৃদ্ধি পায়। এটি ভূমি বরাবর ঝুঁকে পড়ে এবং পাঁচটি অথবা সাতটি পত্রস্তবকের সাথে বড় পাতার আকৃতি ধারণ করে; কিন্তু এটিতে কোনো ফুল ফুটে না। এটির দ্বিতীয় বছরে "ক্যান" ফ্লোরিক্যান এ পরিণত হয় এবং কাণ্ড বেশি বৃদ্ধি পায় না, কিন্তু পার্শ্বিক কুঁড়ি ভেঙ্গে পার্শ্বিক ফুল ফুটে (যাতে তিনটি বা পাঁচটি পত্রস্তবকের সাথে ছোট পাতা থাকে)। প্রথম এবং দ্বিতীয় বছরের অঙ্কুরে সাধারণত বহুসংখ্যক খাটো-বাঁক থাকে। এছাড়াও খুবই ধারালো "প্রিকলেস"কে প্রায়ই ভুলক্রমে কাঁটা বলা হয়। এসব প্রিকলেস অবলীলায় জিন্স ছিঁড়ে ফেলতে পারে এবং প্রিকলেসের কারণে গাছের চারপাশে বিচরণ করা খুব কষ্টসাধ্য হয়। বর্তমানে প্রিকল-বিহীন চাষাবাদ বিকশিত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের আরক্যানসা বিশ্ববিদ্যালয় প্রিমোক্যান ফ্রুটিং ব্ল্যাকবেরিকে বিকশিত করেছে, যা প্রথম বছরেই বৃদ্ধি পায় এবং এতে ফুল ফুটে। এটি প্রিমোক্যান-ফ্রুটিং হিসাবে লাল রাসবেরির মত অনেক বেশি বৃদ্ধি পায়। অবনমিত কাণ্ডসহ পরিণত গাছগুলি ঘন ঝোপালো আকৃতি ধারণ করে এবং যখন সেগুলো মাটিতে পৌঁছায় তখন অনেক প্রজাতির (শিকড়ের) গ্রন্থির ডগা হতে শিকড়ের শাখা বের হয়। এগুলো পাহাড়ের পাশে সতেজ এবং দ্রুত বর্ধনশীল হয়।
খুবই ধারালো "প্রিকলেস"কে প্রায়ই ভুলক্রমে কী বলা হয়?
{ "answer_start": [ 659, 659 ], "text": [ "কাঁটা", "কাঁটা" ] }
bn_wiki_1873_05
ব্ল্যাকবেরি
ব্ল্যাকবেরি বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ, যেটি সাধারণত বহুবর্ষজীবী মূল পদ্ধতি হতে দ্বিবার্ষিক কাণ্ড ধারণ করে। প্রথম বছরে এটিতে নতুন কাণ্ড হয়, প্রিমোক্যান, এটির ৩–৬ মিটার (কিছু ক্ষেত্রে ৯ মিটার পর্যন্ত) পূর্ণ দৈর্ঘ্য থেকে সবলভাবে বৃদ্ধি পায়। এটি ভূমি বরাবর ঝুঁকে পড়ে এবং পাঁচটি অথবা সাতটি পত্রস্তবকের সাথে বড় পাতার আকৃতি ধারণ করে; কিন্তু এটিতে কোনো ফুল ফুটে না। এটির দ্বিতীয় বছরে "ক্যান" ফ্লোরিক্যান এ পরিণত হয় এবং কাণ্ড বেশি বৃদ্ধি পায় না, কিন্তু পার্শ্বিক কুঁড়ি ভেঙ্গে পার্শ্বিক ফুল ফুটে (যাতে তিনটি বা পাঁচটি পত্রস্তবকের সাথে ছোট পাতা থাকে)। প্রথম এবং দ্বিতীয় বছরের অঙ্কুরে সাধারণত বহুসংখ্যক খাটো-বাঁক থাকে। এছাড়াও খুবই ধারালো "প্রিকলেস"কে প্রায়ই ভুলক্রমে কাঁটা বলা হয়। এসব প্রিকলেস অবলীলায় জিন্স ছিঁড়ে ফেলতে পারে এবং প্রিকলেসের কারণে গাছের চারপাশে বিচরণ করা খুব কষ্টসাধ্য হয়। বর্তমানে প্রিকল-বিহীন চাষাবাদ বিকশিত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের আরক্যানসা বিশ্ববিদ্যালয় প্রিমোক্যান ফ্রুটিং ব্ল্যাকবেরিকে বিকশিত করেছে, যা প্রথম বছরেই বৃদ্ধি পায় এবং এতে ফুল ফুটে। এটি প্রিমোক্যান-ফ্রুটিং হিসাবে লাল রাসবেরির মত অনেক বেশি বৃদ্ধি পায়। অবনমিত কাণ্ডসহ পরিণত গাছগুলি ঘন ঝোপালো আকৃতি ধারণ করে এবং যখন সেগুলো মাটিতে পৌঁছায় তখন অনেক প্রজাতির (শিকড়ের) গ্রন্থির ডগা হতে শিকড়ের শাখা বের হয়। এগুলো পাহাড়ের পাশে সতেজ এবং দ্রুত বর্ধনশীল হয়।
কোন বিশ্ববিদ্যালয় প্রিমোক্যান ফ্রুটিং ব্ল্যাকবেরিকে বিকশিত করেন?
{ "answer_start": [ 829, 829 ], "text": [ "যুক্তরাষ্ট্রের আরক্যানসা বিশ্ববিদ্যালয়", "যুক্তরাষ্ট্রের আরক্যানসা বিশ্ববিদ্যালয়" ] }
bn_wiki_1837_01
এম আনোয়ার হোসেন
এম আনোয়ার হোসেন (জন্ম ২০ আগস্ট ১৯৪৯) একজন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী, লেখক এবং রাজনীতিবিদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর বায়োকেমিস্ট্রি এবং আণবিক জীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য । জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর ১৪তম উপাচার্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (ডুটা) এবং বাংলাদেশ সোসাইটি অফ বায়োকেমিস্ট্রি এবং আণবিক জীববিজ্ঞানের প্রাক্তন সভাপতি ছিলেন । আনোয়ার হোসেন ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনি ১১ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার, তাঁরই বড় ভাই কর্নেল আবু তাহের এর স্টাফ অফিসার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। হোসেনকে দু'বার বাংলাদেশের সামরিক শাসকরা আটক ও কারাভোগ করেছেন এবং সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি 'বিবেকের বন্দী' বলে বর্ণনা করেছেন।
এম আনোয়ার হোসেন কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1837_02
এম আনোয়ার হোসেন
এম আনোয়ার হোসেন (জন্ম ২০ আগস্ট ১৯৪৯) একজন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী, লেখক এবং রাজনীতিবিদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর বায়োকেমিস্ট্রি এবং আণবিক জীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য । জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর ১৪তম উপাচার্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (ডুটা) এবং বাংলাদেশ সোসাইটি অফ বায়োকেমিস্ট্রি এবং আণবিক জীববিজ্ঞানের প্রাক্তন সভাপতি ছিলেন । আনোয়ার হোসেন ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনি ১১ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার, তাঁরই বড় ভাই কর্নেল আবু তাহের এর স্টাফ অফিসার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। হোসেনকে দু'বার বাংলাদেশের সামরিক শাসকরা আটক ও কারাভোগ করেছেন এবং সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি 'বিবেকের বন্দী' বলে বর্ণনা করেছেন।
এম আনোয়ার হোসেন কোন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য?
{ "answer_start": [ 164, 164 ], "text": [ "জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল", "জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল" ] }
bn_wiki_1837_03
এম আনোয়ার হোসেন
এম আনোয়ার হোসেন (জন্ম ২০ আগস্ট ১৯৪৯) একজন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী, লেখক এবং রাজনীতিবিদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর বায়োকেমিস্ট্রি এবং আণবিক জীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য । জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর ১৪তম উপাচার্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (ডুটা) এবং বাংলাদেশ সোসাইটি অফ বায়োকেমিস্ট্রি এবং আণবিক জীববিজ্ঞানের প্রাক্তন সভাপতি ছিলেন । আনোয়ার হোসেন ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনি ১১ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার, তাঁরই বড় ভাই কর্নেল আবু তাহের এর স্টাফ অফিসার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। হোসেনকে দু'বার বাংলাদেশের সামরিক শাসকরা আটক ও কারাভোগ করেছেন এবং সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি 'বিবেকের বন্দী' বলে বর্ণনা করেছেন।
ডুটা এর পূর্ণরূপ কী?
{ "answer_start": [ 262, 262 ], "text": [ "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি", "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি" ] }
bn_wiki_1837_05
এম আনোয়ার হোসেন
এম আনোয়ার হোসেন (জন্ম ২০ আগস্ট ১৯৪৯) একজন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী, লেখক এবং রাজনীতিবিদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর বায়োকেমিস্ট্রি এবং আণবিক জীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য । জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর ১৪তম উপাচার্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (ডুটা) এবং বাংলাদেশ সোসাইটি অফ বায়োকেমিস্ট্রি এবং আণবিক জীববিজ্ঞানের প্রাক্তন সভাপতি ছিলেন । আনোয়ার হোসেন ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনি ১১ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার, তাঁরই বড় ভাই কর্নেল আবু তাহের এর স্টাফ অফিসার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। হোসেনকে দু'বার বাংলাদেশের সামরিক শাসকরা আটক ও কারাভোগ করেছেন এবং সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি 'বিবেকের বন্দী' বলে বর্ণনা করেছেন।
এম আনোয়ার হোসেন এর বড় ভাই এর নাম কী?
{ "answer_start": [ 519, 519 ], "text": [ "কর্নেল আবু তাহের ", "কর্নেল আবু তাহের " ] }
bn_wiki_1985_01
জীবগোষ্ঠী
এই ঘটনা প্রকৃতিতে কদাচিৎ ঘটে: স্থানীয়ভাবে গ্যামেট বিনিময় - ছড়িয়ে পড়ার সীমাবদ্ধতা, পছন্দসই মিলন, বিপর্যয় বা অন্যান্য কারণে– প্রকৃতপক্ষে ছোট ছোট গ্যামোডেম তৈরি করে। তারা নিজেদের মধ্যে মোটামুটি সমানভাবে গ্যামেটগুলি বিনিময় করে কিন্তু কার্যত তারা তাদের প্রতিবেশী গ্যামোডেম থেকে আলাদা হয়ে গেছে। তবে এই প্রতিবেশীদের সাথে খুব কম সংখ্যায় হলেও গ্যামেট বিনিময় হতে পারে। এটিকে বৃহত যৌন জনগোষ্ঠী (প্যানমিকটিক) থেকে ছোট ছোট অধিক্রমণশীল (ওভারল্যাপিং) যৌন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ভাঙ্গন হিসাবে দেখা যেতে পারে। প্যানমিক্সিয়া (যথেচ্ছভাবে মিলন বা র‍্যান্ডম মিলন) না হওয়ার জন্য সামগ্রিক জনসংখ্যার কাঠামোয় দুটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন দেখা যায়: (১) ছোট গ্যামোডেমগুলির মধ্যে বংশানুর পুনরাবৃত্তির হার পরিবর্তিত হয় (গ্যামেটের বিশ্লেষণ করে)। এটি দেখা গেছে নিজেদের মধ্যে এবং তত্ত্বগত ভাবে মূল প্যানমিকটিকের সঙ্গে তুলনা করে। একে বলা হয় ছড়িয়ে যাওয়া এবং এটি বিশদভাবে অনুমান করা যায় যথাযথ দ্বিপদী সমীকরণ সম্প্রসারণ করে; এবং (২) সমস্ত গ্যামোডেমগুলিতে হোমোজাইগোসিটির ( একটি বিশেষ জিনে দুটি একই রকম বংশানু থাকা) স্তর বৃদ্ধি পায়। প্রজনন সহগ (এফ বা ফাই) দিয়ে হোমোজাইগোসিটির মোট বৃদ্ধির পরিমাপ করা হয়। সমস্ত হোমোজিগোটগুলির পুনরাবৃত্তির হার বৃদ্ধি পায়, এরমধ্যে ক্ষয়কারী এবং আকাঙ্ক্ষিত উভয়ই থাকে। ছোট গ্যামোডেমদের গড় ফেনোটাইপ (পর্যবেক্ষণযোগ্য বৈশিষ্ট্য) প্যানমিকটিক মূলের চেয়ে কম হয়– একে বলা হয় প্রজনন মন্দা।
প্যানমিক্সিয়া না হওয়ার জন্য সামগ্রিক জনসংখ্যার কাঠামোয় কয়টি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন দেখা যায়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1985_02
জীবগোষ্ঠী
এই ঘটনা প্রকৃতিতে কদাচিৎ ঘটে: স্থানীয়ভাবে গ্যামেট বিনিময় - ছড়িয়ে পড়ার সীমাবদ্ধতা, পছন্দসই মিলন, বিপর্যয় বা অন্যান্য কারণে– প্রকৃতপক্ষে ছোট ছোট গ্যামোডেম তৈরি করে। তারা নিজেদের মধ্যে মোটামুটি সমানভাবে গ্যামেটগুলি বিনিময় করে কিন্তু কার্যত তারা তাদের প্রতিবেশী গ্যামোডেম থেকে আলাদা হয়ে গেছে। তবে এই প্রতিবেশীদের সাথে খুব কম সংখ্যায় হলেও গ্যামেট বিনিময় হতে পারে। এটিকে বৃহত যৌন জনগোষ্ঠী (প্যানমিকটিক) থেকে ছোট ছোট অধিক্রমণশীল (ওভারল্যাপিং) যৌন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ভাঙ্গন হিসাবে দেখা যেতে পারে। প্যানমিক্সিয়া (যথেচ্ছভাবে মিলন বা র‍্যান্ডম মিলন) না হওয়ার জন্য সামগ্রিক জনসংখ্যার কাঠামোয় দুটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন দেখা যায়: (১) ছোট গ্যামোডেমগুলির মধ্যে বংশানুর পুনরাবৃত্তির হার পরিবর্তিত হয় (গ্যামেটের বিশ্লেষণ করে)। এটি দেখা গেছে নিজেদের মধ্যে এবং তত্ত্বগত ভাবে মূল প্যানমিকটিকের সঙ্গে তুলনা করে। একে বলা হয় ছড়িয়ে যাওয়া এবং এটি বিশদভাবে অনুমান করা যায় যথাযথ দ্বিপদী সমীকরণ সম্প্রসারণ করে; এবং (২) সমস্ত গ্যামোডেমগুলিতে হোমোজাইগোসিটির ( একটি বিশেষ জিনে দুটি একই রকম বংশানু থাকা) স্তর বৃদ্ধি পায়। প্রজনন সহগ (এফ বা ফাই) দিয়ে হোমোজাইগোসিটির মোট বৃদ্ধির পরিমাপ করা হয়। সমস্ত হোমোজিগোটগুলির পুনরাবৃত্তির হার বৃদ্ধি পায়, এরমধ্যে ক্ষয়কারী এবং আকাঙ্ক্ষিত উভয়ই থাকে। ছোট গ্যামোডেমদের গড় ফেনোটাইপ (পর্যবেক্ষণযোগ্য বৈশিষ্ট্য) প্যানমিকটিক মূলের চেয়ে কম হয়– একে বলা হয় প্রজনন মন্দা।
যথেচ্ছভাবে মিলন বা র‍্যান্ডম মিলনকে কী বলে?
{ "answer_start": [ 496, 496 ], "text": [ "প্যানমিক্সিয়া", "প্যানমিক্সিয়া" ] }
bn_wiki_1985_03
জীবগোষ্ঠী
এই ঘটনা প্রকৃতিতে কদাচিৎ ঘটে: স্থানীয়ভাবে গ্যামেট বিনিময় - ছড়িয়ে পড়ার সীমাবদ্ধতা, পছন্দসই মিলন, বিপর্যয় বা অন্যান্য কারণে– প্রকৃতপক্ষে ছোট ছোট গ্যামোডেম তৈরি করে। তারা নিজেদের মধ্যে মোটামুটি সমানভাবে গ্যামেটগুলি বিনিময় করে কিন্তু কার্যত তারা তাদের প্রতিবেশী গ্যামোডেম থেকে আলাদা হয়ে গেছে। তবে এই প্রতিবেশীদের সাথে খুব কম সংখ্যায় হলেও গ্যামেট বিনিময় হতে পারে। এটিকে বৃহত যৌন জনগোষ্ঠী (প্যানমিকটিক) থেকে ছোট ছোট অধিক্রমণশীল (ওভারল্যাপিং) যৌন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ভাঙ্গন হিসাবে দেখা যেতে পারে। প্যানমিক্সিয়া (যথেচ্ছভাবে মিলন বা র‍্যান্ডম মিলন) না হওয়ার জন্য সামগ্রিক জনসংখ্যার কাঠামোয় দুটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন দেখা যায়: (১) ছোট গ্যামোডেমগুলির মধ্যে বংশানুর পুনরাবৃত্তির হার পরিবর্তিত হয় (গ্যামেটের বিশ্লেষণ করে)। এটি দেখা গেছে নিজেদের মধ্যে এবং তত্ত্বগত ভাবে মূল প্যানমিকটিকের সঙ্গে তুলনা করে। একে বলা হয় ছড়িয়ে যাওয়া এবং এটি বিশদভাবে অনুমান করা যায় যথাযথ দ্বিপদী সমীকরণ সম্প্রসারণ করে; এবং (২) সমস্ত গ্যামোডেমগুলিতে হোমোজাইগোসিটির ( একটি বিশেষ জিনে দুটি একই রকম বংশানু থাকা) স্তর বৃদ্ধি পায়। প্রজনন সহগ (এফ বা ফাই) দিয়ে হোমোজাইগোসিটির মোট বৃদ্ধির পরিমাপ করা হয়। সমস্ত হোমোজিগোটগুলির পুনরাবৃত্তির হার বৃদ্ধি পায়, এরমধ্যে ক্ষয়কারী এবং আকাঙ্ক্ষিত উভয়ই থাকে। ছোট গ্যামোডেমদের গড় ফেনোটাইপ (পর্যবেক্ষণযোগ্য বৈশিষ্ট্য) প্যানমিকটিক মূলের চেয়ে কম হয়– একে বলা হয় প্রজনন মন্দা।
কোন গ্যামোডেমগুলির মধ্যে বংশানুর পুনরাবৃত্তির হার পরিবর্তিত হয়?
{ "answer_start": [ 141, 141 ], "text": [ "ছোট ", "ছোট " ] }
bn_wiki_1985_04
জীবগোষ্ঠী
এই ঘটনা প্রকৃতিতে কদাচিৎ ঘটে: স্থানীয়ভাবে গ্যামেট বিনিময় - ছড়িয়ে পড়ার সীমাবদ্ধতা, পছন্দসই মিলন, বিপর্যয় বা অন্যান্য কারণে– প্রকৃতপক্ষে ছোট ছোট গ্যামোডেম তৈরি করে। তারা নিজেদের মধ্যে মোটামুটি সমানভাবে গ্যামেটগুলি বিনিময় করে কিন্তু কার্যত তারা তাদের প্রতিবেশী গ্যামোডেম থেকে আলাদা হয়ে গেছে। তবে এই প্রতিবেশীদের সাথে খুব কম সংখ্যায় হলেও গ্যামেট বিনিময় হতে পারে। এটিকে বৃহত যৌন জনগোষ্ঠী (প্যানমিকটিক) থেকে ছোট ছোট অধিক্রমণশীল (ওভারল্যাপিং) যৌন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ভাঙ্গন হিসাবে দেখা যেতে পারে। প্যানমিক্সিয়া (যথেচ্ছভাবে মিলন বা র‍্যান্ডম মিলন) না হওয়ার জন্য সামগ্রিক জনসংখ্যার কাঠামোয় দুটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন দেখা যায়: (১) ছোট গ্যামোডেমগুলির মধ্যে বংশানুর পুনরাবৃত্তির হার পরিবর্তিত হয় (গ্যামেটের বিশ্লেষণ করে)। এটি দেখা গেছে নিজেদের মধ্যে এবং তত্ত্বগত ভাবে মূল প্যানমিকটিকের সঙ্গে তুলনা করে। একে বলা হয় ছড়িয়ে যাওয়া এবং এটি বিশদভাবে অনুমান করা যায় যথাযথ দ্বিপদী সমীকরণ সম্প্রসারণ করে; এবং (২) সমস্ত গ্যামোডেমগুলিতে হোমোজাইগোসিটির ( একটি বিশেষ জিনে দুটি একই রকম বংশানু থাকা) স্তর বৃদ্ধি পায়। প্রজনন সহগ (এফ বা ফাই) দিয়ে হোমোজাইগোসিটির মোট বৃদ্ধির পরিমাপ করা হয়। সমস্ত হোমোজিগোটগুলির পুনরাবৃত্তির হার বৃদ্ধি পায়, এরমধ্যে ক্ষয়কারী এবং আকাঙ্ক্ষিত উভয়ই থাকে। ছোট গ্যামোডেমদের গড় ফেনোটাইপ (পর্যবেক্ষণযোগ্য বৈশিষ্ট্য) প্যানমিকটিক মূলের চেয়ে কম হয়– একে বলা হয় প্রজনন মন্দা।
কী দিয়ে হোমোজাইগোসিটির মোট বৃদ্ধির পরিমাপ করা হয়?
{ "answer_start": [ 1007, 1007 ], "text": [ "প্রজনন সহগ ", "প্রজনন সহগ " ] }
bn_wiki_1985_05
জীবগোষ্ঠী
এই ঘটনা প্রকৃতিতে কদাচিৎ ঘটে: স্থানীয়ভাবে গ্যামেট বিনিময় - ছড়িয়ে পড়ার সীমাবদ্ধতা, পছন্দসই মিলন, বিপর্যয় বা অন্যান্য কারণে– প্রকৃতপক্ষে ছোট ছোট গ্যামোডেম তৈরি করে। তারা নিজেদের মধ্যে মোটামুটি সমানভাবে গ্যামেটগুলি বিনিময় করে কিন্তু কার্যত তারা তাদের প্রতিবেশী গ্যামোডেম থেকে আলাদা হয়ে গেছে। তবে এই প্রতিবেশীদের সাথে খুব কম সংখ্যায় হলেও গ্যামেট বিনিময় হতে পারে। এটিকে বৃহত যৌন জনগোষ্ঠী (প্যানমিকটিক) থেকে ছোট ছোট অধিক্রমণশীল (ওভারল্যাপিং) যৌন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ভাঙ্গন হিসাবে দেখা যেতে পারে। প্যানমিক্সিয়া (যথেচ্ছভাবে মিলন বা র‍্যান্ডম মিলন) না হওয়ার জন্য সামগ্রিক জনসংখ্যার কাঠামোয় দুটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন দেখা যায়: (১) ছোট গ্যামোডেমগুলির মধ্যে বংশানুর পুনরাবৃত্তির হার পরিবর্তিত হয় (গ্যামেটের বিশ্লেষণ করে)। এটি দেখা গেছে নিজেদের মধ্যে এবং তত্ত্বগত ভাবে মূল প্যানমিকটিকের সঙ্গে তুলনা করে। একে বলা হয় ছড়িয়ে যাওয়া এবং এটি বিশদভাবে অনুমান করা যায় যথাযথ দ্বিপদী সমীকরণ সম্প্রসারণ করে; এবং (২) সমস্ত গ্যামোডেমগুলিতে হোমোজাইগোসিটির ( একটি বিশেষ জিনে দুটি একই রকম বংশানু থাকা) স্তর বৃদ্ধি পায়। প্রজনন সহগ (এফ বা ফাই) দিয়ে হোমোজাইগোসিটির মোট বৃদ্ধির পরিমাপ করা হয়। সমস্ত হোমোজিগোটগুলির পুনরাবৃত্তির হার বৃদ্ধি পায়, এরমধ্যে ক্ষয়কারী এবং আকাঙ্ক্ষিত উভয়ই থাকে। ছোট গ্যামোডেমদের গড় ফেনোটাইপ (পর্যবেক্ষণযোগ্য বৈশিষ্ট্য) প্যানমিকটিক মূলের চেয়ে কম হয়– একে বলা হয় প্রজনন মন্দা।
ছোট গ্যামোডেমদের গড় ফেনোটাইপ (পর্যবেক্ষণযোগ্য বৈশিষ্ট্য) প্যানমিকটিক মূলের চেয়ে কম হয়– একে কী বলা হয়?
{ "answer_start": [ 1277, 1277 ], "text": [ "প্রজনন মন্দা", "প্রজনন মন্দা" ] }
bn_wiki_0877_01
ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান
প্রজাতন্ত্রের প্লেটো সাইবারনেটিক্স শব্দটি সর্বপ্রথম “স্বশাসনের অনুশীলন” প্রসঙ্গে বর্ণনা দিতে এবং আলসিবিয়াদে জনগণের শাসনকে বোঝাতে উল্লেখ করেন উল্লেখ করেন । 'সাইবারনেটিক' শব্দটি ১৮৩৪ সালে পদার্থবিদ আন্দ্রে-মেরি আম্প্রে (১৭৭৫-১৮৩৬) তাঁর মানব জ্ঞানের শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতিতেসরকারের বিজ্ঞান বোঝাতে ব্যবহার করেছিলেন। প্রথম কৃত্রিম স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা ছিল মেকানিকিয়ান কেটেসিবিওস দ্বারা উদ্ভাবিত একটি জল ঘড়ি;এটাকে ব্যবহার করার আগে একটি ট্যাঙ্কের উপর ভিত্তি করে জলাধারে পানি ঢালা হয় প্রক্রিয়াটিকে চালনা করার জন্য। এখানে শঙ্কু আকৃতির একটি ঢোপ পানির স্তর পরিমাপ করার জন্য এর জলাধারে ব্যবহার করা হতো এবং পানির একটি নির্দিষ্ট ধ্রুবক স্তর বজিয়ে রাখার জন্য সে অনুযায়ী পানির প্রবাহের হারকে নিয়ন্ত্রিত করা হতো। এটি ছিল প্রথম কৃত্রিম সত্যিকারের স্বয়ংক্রিয় স্ব-নিয়ন্ত্রক যন্ত্র যেটার প্রতিক্রিয়া এবং নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে বাইরের কোনও হস্তক্ষেপের প্রয়োজন ছিল না । কেটিসিবিওস এবং আলেকজান্দ্রিয়ার হিরো, বাইজান্টিয়ামের ফিলো এবং সু গানের মতো অন্যান্য দ্বারা নির্মিত ডিভাইসগুলি কার্যত সাইবারনেটিক নীতিগুলির প্রাথমিক উদাহরণ। জেমস ওয়াট ১৮ শতকের শেষ দিকে (১৭৭৫-১৮৮০) জেমস ওয়াটের বাষ্পীয় ইঞ্জিন তৈরি করা হয়েছিল গভর্নর (গতি নিয়ন্ত্রক যন্ত্রের) সাহায্যে, এটি ছিল ইঞ্জিনের গতি নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি কেন্দ্রাতিগ প্রতিক্রিয়া ভালভ। ১৮৬৮ সালে জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল গভর্নরদের উপর একটি তাত্ত্বিক নিবন্ধ প্রকাশ করেন, এটি সর্বপ্রথম যা স্ব-নিয়ন্ত্রক ডিভাইসগুলির নীতিগুলি নিয়ে আলোচনা ও পরিমার্জনা করে। জাকব ভন ইউেক্স্কেল পশুর আচরণ এবং এ ধরনের আচরণের কারণের উৎস ব্যাখ্যা করার জন্য তার কার্যকরী চক্রের মডেল (ফানক্টিয়ানসক্রাইস) এর মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া প্রক্রিয়াটি প্রয়োগ করেছিলেন। ১৯২৭ সালে বেল টেলিফোন ল্যাবরেটরিজ ইঞ্জিনিয়ার হ্যারল্ড এস. ব্ল্যাকের কাজের মাধ্যমে বৈদ্যুতিন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাগুলি উদ্ভব হয়েছিল যা এম্প্লিফায়ারগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যবহার করে। ১৯৩৫ সালে রাশিয়ান ফিজিওলজিস্ট পি কে আনোখিন একটি বই প্রকাশ করেছিলেন যেখানে প্রতিক্রিয়ার ধারণা ("ব্যাক অ্যাফারেন্টেশন") বর্ণনা করা হয়েছিল। অন্যান্য অগ্রদূতদের মধ্যে রয়েছে: কেনেথ ক্রাইক এবং শতেফান ওডোবলেজা।
প্রজাতন্ত্রের প্লেটো সাইবারনেটিক্স শব্দটি কেন ব্যাবহার করেন?
{ "answer_start": [ 97, 97 ], "text": [ " আলসিবিয়াদে জনগণের শাসনকে বোঝাতে উল্লেখ করেন", " আলসিবিয়াদে জনগণের শাসনকে বোঝাতে উল্লেখ করেন" ] }
bn_wiki_0877_02
ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান
প্রজাতন্ত্রের প্লেটো সাইবারনেটিক্স শব্দটি সর্বপ্রথম “স্বশাসনের অনুশীলন” প্রসঙ্গে বর্ণনা দিতে এবং আলসিবিয়াদে জনগণের শাসনকে বোঝাতে উল্লেখ করেন উল্লেখ করেন । 'সাইবারনেটিক' শব্দটি ১৮৩৪ সালে পদার্থবিদ আন্দ্রে-মেরি আম্প্রে (১৭৭৫-১৮৩৬) তাঁর মানব জ্ঞানের শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতিতেসরকারের বিজ্ঞান বোঝাতে ব্যবহার করেছিলেন। প্রথম কৃত্রিম স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা ছিল মেকানিকিয়ান কেটেসিবিওস দ্বারা উদ্ভাবিত একটি জল ঘড়ি;এটাকে ব্যবহার করার আগে একটি ট্যাঙ্কের উপর ভিত্তি করে জলাধারে পানি ঢালা হয় প্রক্রিয়াটিকে চালনা করার জন্য। এখানে শঙ্কু আকৃতির একটি ঢোপ পানির স্তর পরিমাপ করার জন্য এর জলাধারে ব্যবহার করা হতো এবং পানির একটি নির্দিষ্ট ধ্রুবক স্তর বজিয়ে রাখার জন্য সে অনুযায়ী পানির প্রবাহের হারকে নিয়ন্ত্রিত করা হতো। এটি ছিল প্রথম কৃত্রিম সত্যিকারের স্বয়ংক্রিয় স্ব-নিয়ন্ত্রক যন্ত্র যেটার প্রতিক্রিয়া এবং নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে বাইরের কোনও হস্তক্ষেপের প্রয়োজন ছিল না । কেটিসিবিওস এবং আলেকজান্দ্রিয়ার হিরো, বাইজান্টিয়ামের ফিলো এবং সু গানের মতো অন্যান্য দ্বারা নির্মিত ডিভাইসগুলি কার্যত সাইবারনেটিক নীতিগুলির প্রাথমিক উদাহরণ। জেমস ওয়াট ১৮ শতকের শেষ দিকে (১৭৭৫-১৮৮০) জেমস ওয়াটের বাষ্পীয় ইঞ্জিন তৈরি করা হয়েছিল গভর্নর (গতি নিয়ন্ত্রক যন্ত্রের) সাহায্যে, এটি ছিল ইঞ্জিনের গতি নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি কেন্দ্রাতিগ প্রতিক্রিয়া ভালভ। ১৮৬৮ সালে জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল গভর্নরদের উপর একটি তাত্ত্বিক নিবন্ধ প্রকাশ করেন, এটি সর্বপ্রথম যা স্ব-নিয়ন্ত্রক ডিভাইসগুলির নীতিগুলি নিয়ে আলোচনা ও পরিমার্জনা করে। জাকব ভন ইউেক্স্কেল পশুর আচরণ এবং এ ধরনের আচরণের কারণের উৎস ব্যাখ্যা করার জন্য তার কার্যকরী চক্রের মডেল (ফানক্টিয়ানসক্রাইস) এর মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া প্রক্রিয়াটি প্রয়োগ করেছিলেন। ১৯২৭ সালে বেল টেলিফোন ল্যাবরেটরিজ ইঞ্জিনিয়ার হ্যারল্ড এস. ব্ল্যাকের কাজের মাধ্যমে বৈদ্যুতিন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাগুলি উদ্ভব হয়েছিল যা এম্প্লিফায়ারগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যবহার করে। ১৯৩৫ সালে রাশিয়ান ফিজিওলজিস্ট পি কে আনোখিন একটি বই প্রকাশ করেছিলেন যেখানে প্রতিক্রিয়ার ধারণা ("ব্যাক অ্যাফারেন্টেশন") বর্ণনা করা হয়েছিল। অন্যান্য অগ্রদূতদের মধ্যে রয়েছে: কেনেথ ক্রাইক এবং শতেফান ওডোবলেজা।
প্রথম কৃত্রিম স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা কোনটি ছিল?
{ "answer_start": [ 362, 362 ], "text": [ " মেকানিকিয়ান কেটেসিবিওস দ্বারা উদ্ভাবিত একটি জল ঘড়ি", " মেকানিকিয়ান কেটেসিবিওস দ্বারা উদ্ভাবিত একটি জল ঘড়ি" ] }
bn_wiki_0877_03
ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান
প্রজাতন্ত্রের প্লেটো সাইবারনেটিক্স শব্দটি সর্বপ্রথম “স্বশাসনের অনুশীলন” প্রসঙ্গে বর্ণনা দিতে এবং আলসিবিয়াদে জনগণের শাসনকে বোঝাতে উল্লেখ করেন উল্লেখ করেন । 'সাইবারনেটিক' শব্দটি ১৮৩৪ সালে পদার্থবিদ আন্দ্রে-মেরি আম্প্রে (১৭৭৫-১৮৩৬) তাঁর মানব জ্ঞানের শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতিতেসরকারের বিজ্ঞান বোঝাতে ব্যবহার করেছিলেন। প্রথম কৃত্রিম স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা ছিল মেকানিকিয়ান কেটেসিবিওস দ্বারা উদ্ভাবিত একটি জল ঘড়ি;এটাকে ব্যবহার করার আগে একটি ট্যাঙ্কের উপর ভিত্তি করে জলাধারে পানি ঢালা হয় প্রক্রিয়াটিকে চালনা করার জন্য। এখানে শঙ্কু আকৃতির একটি ঢোপ পানির স্তর পরিমাপ করার জন্য এর জলাধারে ব্যবহার করা হতো এবং পানির একটি নির্দিষ্ট ধ্রুবক স্তর বজিয়ে রাখার জন্য সে অনুযায়ী পানির প্রবাহের হারকে নিয়ন্ত্রিত করা হতো। এটি ছিল প্রথম কৃত্রিম সত্যিকারের স্বয়ংক্রিয় স্ব-নিয়ন্ত্রক যন্ত্র যেটার প্রতিক্রিয়া এবং নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে বাইরের কোনও হস্তক্ষেপের প্রয়োজন ছিল না । কেটিসিবিওস এবং আলেকজান্দ্রিয়ার হিরো, বাইজান্টিয়ামের ফিলো এবং সু গানের মতো অন্যান্য দ্বারা নির্মিত ডিভাইসগুলি কার্যত সাইবারনেটিক নীতিগুলির প্রাথমিক উদাহরণ। জেমস ওয়াট ১৮ শতকের শেষ দিকে (১৭৭৫-১৮৮০) জেমস ওয়াটের বাষ্পীয় ইঞ্জিন তৈরি করা হয়েছিল গভর্নর (গতি নিয়ন্ত্রক যন্ত্রের) সাহায্যে, এটি ছিল ইঞ্জিনের গতি নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি কেন্দ্রাতিগ প্রতিক্রিয়া ভালভ। ১৮৬৮ সালে জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল গভর্নরদের উপর একটি তাত্ত্বিক নিবন্ধ প্রকাশ করেন, এটি সর্বপ্রথম যা স্ব-নিয়ন্ত্রক ডিভাইসগুলির নীতিগুলি নিয়ে আলোচনা ও পরিমার্জনা করে। জাকব ভন ইউেক্স্কেল পশুর আচরণ এবং এ ধরনের আচরণের কারণের উৎস ব্যাখ্যা করার জন্য তার কার্যকরী চক্রের মডেল (ফানক্টিয়ানসক্রাইস) এর মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া প্রক্রিয়াটি প্রয়োগ করেছিলেন। ১৯২৭ সালে বেল টেলিফোন ল্যাবরেটরিজ ইঞ্জিনিয়ার হ্যারল্ড এস. ব্ল্যাকের কাজের মাধ্যমে বৈদ্যুতিন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাগুলি উদ্ভব হয়েছিল যা এম্প্লিফায়ারগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যবহার করে। ১৯৩৫ সালে রাশিয়ান ফিজিওলজিস্ট পি কে আনোখিন একটি বই প্রকাশ করেছিলেন যেখানে প্রতিক্রিয়ার ধারণা ("ব্যাক অ্যাফারেন্টেশন") বর্ণনা করা হয়েছিল। অন্যান্য অগ্রদূতদের মধ্যে রয়েছে: কেনেথ ক্রাইক এবং শতেফান ওডোবলেজা।
জেমস ওয়াট বাষ্পীয় ইঞ্জিন তৈরি করেছিলেন কিসের সাহায্যে?
{ "answer_start": [ 1113, 1113 ], "text": [ "গভর্নর (গতি নিয়ন্ত্রক যন্ত্রের) সাহায্যে", "গভর্নর (গতি নিয়ন্ত্রক যন্ত্রের) সাহায্যে" ] }
bn_wiki_0877_04
ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান
প্রজাতন্ত্রের প্লেটো সাইবারনেটিক্স শব্দটি সর্বপ্রথম “স্বশাসনের অনুশীলন” প্রসঙ্গে বর্ণনা দিতে এবং আলসিবিয়াদে জনগণের শাসনকে বোঝাতে উল্লেখ করেন উল্লেখ করেন । 'সাইবারনেটিক' শব্দটি ১৮৩৪ সালে পদার্থবিদ আন্দ্রে-মেরি আম্প্রে (১৭৭৫-১৮৩৬) তাঁর মানব জ্ঞানের শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতিতেসরকারের বিজ্ঞান বোঝাতে ব্যবহার করেছিলেন। প্রথম কৃত্রিম স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা ছিল মেকানিকিয়ান কেটেসিবিওস দ্বারা উদ্ভাবিত একটি জল ঘড়ি;এটাকে ব্যবহার করার আগে একটি ট্যাঙ্কের উপর ভিত্তি করে জলাধারে পানি ঢালা হয় প্রক্রিয়াটিকে চালনা করার জন্য। এখানে শঙ্কু আকৃতির একটি ঢোপ পানির স্তর পরিমাপ করার জন্য এর জলাধারে ব্যবহার করা হতো এবং পানির একটি নির্দিষ্ট ধ্রুবক স্তর বজিয়ে রাখার জন্য সে অনুযায়ী পানির প্রবাহের হারকে নিয়ন্ত্রিত করা হতো। এটি ছিল প্রথম কৃত্রিম সত্যিকারের স্বয়ংক্রিয় স্ব-নিয়ন্ত্রক যন্ত্র যেটার প্রতিক্রিয়া এবং নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে বাইরের কোনও হস্তক্ষেপের প্রয়োজন ছিল না । কেটিসিবিওস এবং আলেকজান্দ্রিয়ার হিরো, বাইজান্টিয়ামের ফিলো এবং সু গানের মতো অন্যান্য দ্বারা নির্মিত ডিভাইসগুলি কার্যত সাইবারনেটিক নীতিগুলির প্রাথমিক উদাহরণ। জেমস ওয়াট ১৮ শতকের শেষ দিকে (১৭৭৫-১৮৮০) জেমস ওয়াটের বাষ্পীয় ইঞ্জিন তৈরি করা হয়েছিল গভর্নর (গতি নিয়ন্ত্রক যন্ত্রের) সাহায্যে, এটি ছিল ইঞ্জিনের গতি নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি কেন্দ্রাতিগ প্রতিক্রিয়া ভালভ। ১৮৬৮ সালে জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল গভর্নরদের উপর একটি তাত্ত্বিক নিবন্ধ প্রকাশ করেন, এটি সর্বপ্রথম যা স্ব-নিয়ন্ত্রক ডিভাইসগুলির নীতিগুলি নিয়ে আলোচনা ও পরিমার্জনা করে। জাকব ভন ইউেক্স্কেল পশুর আচরণ এবং এ ধরনের আচরণের কারণের উৎস ব্যাখ্যা করার জন্য তার কার্যকরী চক্রের মডেল (ফানক্টিয়ানসক্রাইস) এর মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া প্রক্রিয়াটি প্রয়োগ করেছিলেন। ১৯২৭ সালে বেল টেলিফোন ল্যাবরেটরিজ ইঞ্জিনিয়ার হ্যারল্ড এস. ব্ল্যাকের কাজের মাধ্যমে বৈদ্যুতিন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাগুলি উদ্ভব হয়েছিল যা এম্প্লিফায়ারগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যবহার করে। ১৯৩৫ সালে রাশিয়ান ফিজিওলজিস্ট পি কে আনোখিন একটি বই প্রকাশ করেছিলেন যেখানে প্রতিক্রিয়ার ধারণা ("ব্যাক অ্যাফারেন্টেশন") বর্ণনা করা হয়েছিল। অন্যান্য অগ্রদূতদের মধ্যে রয়েছে: কেনেথ ক্রাইক এবং শতেফান ওডোবলেজা।
কার বইয়ে প্রতিক্রিয়ার ধারণা ("ব্যাক অ্যাফারেন্টেশন") বর্ণনা করা হয়েছিল?
{ "answer_start": [ 1798, 1798 ], "text": [ "রাশিয়ান ফিজিওলজিস্ট পি কে আনোখিন", "রাশিয়ান ফিজিওলজিস্ট পি কে আনোখিন" ] }
bn_wiki_0877_05
ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান
প্রজাতন্ত্রের প্লেটো সাইবারনেটিক্স শব্দটি সর্বপ্রথম “স্বশাসনের অনুশীলন” প্রসঙ্গে বর্ণনা দিতে এবং আলসিবিয়াদে জনগণের শাসনকে বোঝাতে উল্লেখ করেন উল্লেখ করেন । 'সাইবারনেটিক' শব্দটি ১৮৩৪ সালে পদার্থবিদ আন্দ্রে-মেরি আম্প্রে (১৭৭৫-১৮৩৬) তাঁর মানব জ্ঞানের শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতিতেসরকারের বিজ্ঞান বোঝাতে ব্যবহার করেছিলেন। প্রথম কৃত্রিম স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা ছিল মেকানিকিয়ান কেটেসিবিওস দ্বারা উদ্ভাবিত একটি জল ঘড়ি;এটাকে ব্যবহার করার আগে একটি ট্যাঙ্কের উপর ভিত্তি করে জলাধারে পানি ঢালা হয় প্রক্রিয়াটিকে চালনা করার জন্য। এখানে শঙ্কু আকৃতির একটি ঢোপ পানির স্তর পরিমাপ করার জন্য এর জলাধারে ব্যবহার করা হতো এবং পানির একটি নির্দিষ্ট ধ্রুবক স্তর বজিয়ে রাখার জন্য সে অনুযায়ী পানির প্রবাহের হারকে নিয়ন্ত্রিত করা হতো। এটি ছিল প্রথম কৃত্রিম সত্যিকারের স্বয়ংক্রিয় স্ব-নিয়ন্ত্রক যন্ত্র যেটার প্রতিক্রিয়া এবং নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে বাইরের কোনও হস্তক্ষেপের প্রয়োজন ছিল না । কেটিসিবিওস এবং আলেকজান্দ্রিয়ার হিরো, বাইজান্টিয়ামের ফিলো এবং সু গানের মতো অন্যান্য দ্বারা নির্মিত ডিভাইসগুলি কার্যত সাইবারনেটিক নীতিগুলির প্রাথমিক উদাহরণ। জেমস ওয়াট ১৮ শতকের শেষ দিকে (১৭৭৫-১৮৮০) জেমস ওয়াটের বাষ্পীয় ইঞ্জিন তৈরি করা হয়েছিল গভর্নর (গতি নিয়ন্ত্রক যন্ত্রের) সাহায্যে, এটি ছিল ইঞ্জিনের গতি নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি কেন্দ্রাতিগ প্রতিক্রিয়া ভালভ। ১৮৬৮ সালে জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল গভর্নরদের উপর একটি তাত্ত্বিক নিবন্ধ প্রকাশ করেন, এটি সর্বপ্রথম যা স্ব-নিয়ন্ত্রক ডিভাইসগুলির নীতিগুলি নিয়ে আলোচনা ও পরিমার্জনা করে। জাকব ভন ইউেক্স্কেল পশুর আচরণ এবং এ ধরনের আচরণের কারণের উৎস ব্যাখ্যা করার জন্য তার কার্যকরী চক্রের মডেল (ফানক্টিয়ানসক্রাইস) এর মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া প্রক্রিয়াটি প্রয়োগ করেছিলেন। ১৯২৭ সালে বেল টেলিফোন ল্যাবরেটরিজ ইঞ্জিনিয়ার হ্যারল্ড এস. ব্ল্যাকের কাজের মাধ্যমে বৈদ্যুতিন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাগুলি উদ্ভব হয়েছিল যা এম্প্লিফায়ারগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যবহার করে। ১৯৩৫ সালে রাশিয়ান ফিজিওলজিস্ট পি কে আনোখিন একটি বই প্রকাশ করেছিলেন যেখানে প্রতিক্রিয়ার ধারণা ("ব্যাক অ্যাফারেন্টেশন") বর্ণনা করা হয়েছিল। অন্যান্য অগ্রদূতদের মধ্যে রয়েছে: কেনেথ ক্রাইক এবং শতেফান ওডোবলেজা।
আন্দ্রে-মেরি আম্প্রে কোন প্রবন্ধে সর্বপ্রথম “সাইবারনেটিক্” শব্দটি ব্যবহার করেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0944_04
ব্যক্তিগত কম্পিউটার
বর্তমান প্রেক্ষিতে কম্পিউটার একটি অপরিহার্য উপাদান হিসেবে ঘরে-বাইরে সর্বত্র ব্যবহৃত হচ্ছে। তবে ব্যক্তিগত কম্পিউটার যেমন ধরণেরই হোক না কেন, এটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কিছু সতর্কতা মেনে চলা প্রয়োজন কেননা এর ব্যবহারের প্রভাবে বেশকিছু স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকেই যায়। যেমন- (১)কাজের প্রয়োজনেই হোক কিংবা বিনোদনের প্রয়োজনেই হোক, এখানে চেয়ারে পা স্থির করে অনেকক্ষণ বসে থেকে কাজ করতে হয় বলে অস্থিসন্ধির জড়তা ও দৈহিক স্থুলতা দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে কাজের ফাঁকে একটু হাঁটাহাঁটি অথবা নড়াচড়া করা ভালো তাতে শারীরিক জড়তা কাটবে। (২)মনিটরের দিকে একটানা তাকিয়ে থাকা চোখের জন্যে ভীষণ ক্ষতিকর, এতে চোখ শুকিয়ে যাওয়া অথবা চোখে ঝাপসা দেখার মতো সমস্যা তৈরির আশঙ্কা থাকে। তাই মনিটরের ব্রাইটনেস ও কনট্রাস্ট এমনভাবে সেট করে নিতে হবে-ঠিক যতোটুকু চোখের জন্যে সহনীয়। এছাড়া কাজের ফাঁকে ফাঁকে ১৫-২০ সেকেন্ডের জন্যে দূরবর্তী কোনো কিছুর দিকে তাকালে কিংবা চোখে স্বাভাবিক ঠান্ডা পানির ছিটা দিলে সেটা চোখের জন্যে আরামদায়ক। এছাড়া চোখ থেকে মনিটর কমপক্ষে আড়াই ফিট দুরত্বে রাখলে চোখের ক্ষতি হবার সম্ভাবনা কম। (৩)ইদানিং একটি গুরুতর মানসিক সমস্যার কথা শোনা যায়, সেটা হচ্ছে-প্রযুক্তি আসক্তি। এই আসক্তি যেকোনো শ্রেণী-পেশা-বয়সের মানুষের মধ্যে দেখা দিতে পারে। এই প্রযুক্তি আসক্তিকে এখন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে শুরু করে সাধারণ বিশেষজ্ঞরাও মাদকাসক্তির সাথেই তুলনা করছেন। যার ফল ভয়াবহ। এই প্রযুক্তি আসক্তিই হচ্ছে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর জন্যে অন্যতম একটি ক্ষতিস্বরূপ। (৪)কম্পিউটারের দুটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে মাউস ও কীবোর্ড। এগুলো ব্যবহারের সময়ে হাতের ভঙ্গিমা ও দুরত্ব সঠিক না হলে হাতের কব্জিতে ব্যথা অনুভূত হওয়াটা বিচিত্র নয়। তাই সঠিক ভঙ্গিমায় ও দুরত্ব ঠিক রেখে এগুলো ব্যবহার করা উচিৎ। (৫)কম্পিউটার ব্যবহারের আরেকটি উল্লেখযোগ্য ক্ষতিকর দিক হচ্ছে এর রেডিয়েশন। বর্তমানে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বাসগৃহে অথবা কর্মপ্রতিষ্ঠানে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্যে ওয়াই-ফাই সংযোগের প্রয়োজন হয়। যেহেতু তারবিহীন বৈদ্যুতিক তরঙ্গের সাহায্যে এটি চালনা করতে হয় তাই এর থেকে সৃষ্ট রেডিয়েশনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে সেটা বরাবরই ক্যান্সার-টিউমার অথবা বন্ধ্যাত্বের মতো গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকির প্রশ্ন তোলে।
চোখ মনিটর থেকে কত ফিট দূরত্বে রাখলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কম?
{ "answer_start": [ 936, 936 ], "text": [ "আড়াই ফিট", "আড়াই ফিট" ] }
bn_wiki_0944_05
ব্যক্তিগত কম্পিউটার
বর্তমান প্রেক্ষিতে কম্পিউটার একটি অপরিহার্য উপাদান হিসেবে ঘরে-বাইরে সর্বত্র ব্যবহৃত হচ্ছে। তবে ব্যক্তিগত কম্পিউটার যেমন ধরণেরই হোক না কেন, এটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কিছু সতর্কতা মেনে চলা প্রয়োজন কেননা এর ব্যবহারের প্রভাবে বেশকিছু স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকেই যায়। যেমন- (১)কাজের প্রয়োজনেই হোক কিংবা বিনোদনের প্রয়োজনেই হোক, এখানে চেয়ারে পা স্থির করে অনেকক্ষণ বসে থেকে কাজ করতে হয় বলে অস্থিসন্ধির জড়তা ও দৈহিক স্থুলতা দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে কাজের ফাঁকে একটু হাঁটাহাঁটি অথবা নড়াচড়া করা ভালো তাতে শারীরিক জড়তা কাটবে। (২)মনিটরের দিকে একটানা তাকিয়ে থাকা চোখের জন্যে ভীষণ ক্ষতিকর, এতে চোখ শুকিয়ে যাওয়া অথবা চোখে ঝাপসা দেখার মতো সমস্যা তৈরির আশঙ্কা থাকে। তাই মনিটরের ব্রাইটনেস ও কনট্রাস্ট এমনভাবে সেট করে নিতে হবে-ঠিক যতোটুকু চোখের জন্যে সহনীয়। এছাড়া কাজের ফাঁকে ফাঁকে ১৫-২০ সেকেন্ডের জন্যে দূরবর্তী কোনো কিছুর দিকে তাকালে কিংবা চোখে স্বাভাবিক ঠান্ডা পানির ছিটা দিলে সেটা চোখের জন্যে আরামদায়ক। এছাড়া চোখ থেকে মনিটর কমপক্ষে আড়াই ফিট দুরত্বে রাখলে চোখের ক্ষতি হবার সম্ভাবনা কম। (৩)ইদানিং একটি গুরুতর মানসিক সমস্যার কথা শোনা যায়, সেটা হচ্ছে-প্রযুক্তি আসক্তি। এই আসক্তি যেকোনো শ্রেণী-পেশা-বয়সের মানুষের মধ্যে দেখা দিতে পারে। এই প্রযুক্তি আসক্তিকে এখন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে শুরু করে সাধারণ বিশেষজ্ঞরাও মাদকাসক্তির সাথেই তুলনা করছেন। যার ফল ভয়াবহ। এই প্রযুক্তি আসক্তিই হচ্ছে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর জন্যে অন্যতম একটি ক্ষতিস্বরূপ। (৪)কম্পিউটারের দুটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে মাউস ও কীবোর্ড। এগুলো ব্যবহারের সময়ে হাতের ভঙ্গিমা ও দুরত্ব সঠিক না হলে হাতের কব্জিতে ব্যথা অনুভূত হওয়াটা বিচিত্র নয়। তাই সঠিক ভঙ্গিমায় ও দুরত্ব ঠিক রেখে এগুলো ব্যবহার করা উচিৎ। (৫)কম্পিউটার ব্যবহারের আরেকটি উল্লেখযোগ্য ক্ষতিকর দিক হচ্ছে এর রেডিয়েশন। বর্তমানে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বাসগৃহে অথবা কর্মপ্রতিষ্ঠানে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্যে ওয়াই-ফাই সংযোগের প্রয়োজন হয়। যেহেতু তারবিহীন বৈদ্যুতিক তরঙ্গের সাহায্যে এটি চালনা করতে হয় তাই এর থেকে সৃষ্ট রেডিয়েশনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে সেটা বরাবরই ক্যান্সার-টিউমার অথবা বন্ধ্যাত্বের মতো গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকির প্রশ্ন তোলে।
আর্গোনমিক্স কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1550_01
ভোজনপ্রণালী (হিন্দুধর্ম)
কেনের মতে, খাবার পরিবেশনকারীকে স্বাগত জানানো উচিত, তাকে সম্মান করা উচিত, কখনও খারাপ কথা বলা উচিত নয় এবং এতে কখনও দোষ খুঁজা উচিত নয়। প্যাট্রিক অলিভেল বলে, ধর্মশাস্ত্র সাহিত্য "মানুষকে শুধু নিজের জন্য রান্না না করার পরামর্শ দেয়", এছাড়াও এটি দেবতাদের, পূর্বপুরুষদের, সহমানুষের আতিথেয়তা হিসাবে এবং সন্ন্যাসী ও অভাবীদের ভিক্ষা হিসাবে খাদ্য উপহার দেওয়ার পরামর্শ দেয়।অলিভেল দাবি করে যে সমস্ত প্রাণী খাদ্যের ক্ষেত্রে পরস্পর নির্ভরশীল এবং এইভাবে খাদ্যকে সম্মান করতে হবে, পূজা করতে হবে এবং যত্ন সহকারে নিতে হবে। অলিভেল বলেছে যে শাস্ত্রসমূহ সুপারিশ করে যে যখন একজন ব্যক্তি খাদ্য দেখেন, তখন তার হাত ভাঁজ করা উচিত, তার কাছে প্রণাম করা উচিত এবং ধন্যবাদ প্রার্থনা করা উচিত। খাবারের প্রতি এই শ্রদ্ধা হিন্দুধর্মে সন্ন্যাসী ঐতিহ্যে চরম অবস্থায় পৌঁছেছে। হিন্দু ঐতিহ্য খাদ্য সংগ্রহ ও প্রস্তুতিকে অত্যাবশ্যকভাবে সহিংস প্রক্রিয়া হিসেবে দেখে। সন্ন্যাসী বা তপস্বীরা এই প্রক্রিয়াকে এড়িয়ে যান, এবং সেইজন্য সম্পূর্ণভাবে গৃহকর্তাদের অবশিষ্ট খাবার ভিক্ষার উপর নির্ভর করে। তাদের আধ্যাত্মিক বিশ্বাসের অনুসন্ধানে, অলিভেল বলেন, "সন্ন্যাসীরা অন্যদের ফেলে রাখা খাবার খায়"। যদি তারা ফেলে রাখা খাবার খুঁজে না পায়, তবে তারা ফসল কাটার পরে মাঠে পড়ে থাকা ফল বা বীজ খায়।
ধর্ম শাস্ত্র সাহিত্য মানুষকে শুধু নিজের জন্য রান্না না করার পরামর্শ দেয় উক্তি টি কার?
{ "answer_start": [ 137, 137 ], "text": [ "প্যাট্রিক অলিভেল", "প্যাট্রিক অলিভেল" ] }
bn_wiki_1550_02
ভোজনপ্রণালী (হিন্দুধর্ম)
কেনের মতে, খাবার পরিবেশনকারীকে স্বাগত জানানো উচিত, তাকে সম্মান করা উচিত, কখনও খারাপ কথা বলা উচিত নয় এবং এতে কখনও দোষ খুঁজা উচিত নয়। প্যাট্রিক অলিভেল বলে, ধর্মশাস্ত্র সাহিত্য "মানুষকে শুধু নিজের জন্য রান্না না করার পরামর্শ দেয়", এছাড়াও এটি দেবতাদের, পূর্বপুরুষদের, সহমানুষের আতিথেয়তা হিসাবে এবং সন্ন্যাসী ও অভাবীদের ভিক্ষা হিসাবে খাদ্য উপহার দেওয়ার পরামর্শ দেয়।অলিভেল দাবি করে যে সমস্ত প্রাণী খাদ্যের ক্ষেত্রে পরস্পর নির্ভরশীল এবং এইভাবে খাদ্যকে সম্মান করতে হবে, পূজা করতে হবে এবং যত্ন সহকারে নিতে হবে। অলিভেল বলেছে যে শাস্ত্রসমূহ সুপারিশ করে যে যখন একজন ব্যক্তি খাদ্য দেখেন, তখন তার হাত ভাঁজ করা উচিত, তার কাছে প্রণাম করা উচিত এবং ধন্যবাদ প্রার্থনা করা উচিত। খাবারের প্রতি এই শ্রদ্ধা হিন্দুধর্মে সন্ন্যাসী ঐতিহ্যে চরম অবস্থায় পৌঁছেছে। হিন্দু ঐতিহ্য খাদ্য সংগ্রহ ও প্রস্তুতিকে অত্যাবশ্যকভাবে সহিংস প্রক্রিয়া হিসেবে দেখে। সন্ন্যাসী বা তপস্বীরা এই প্রক্রিয়াকে এড়িয়ে যান, এবং সেইজন্য সম্পূর্ণভাবে গৃহকর্তাদের অবশিষ্ট খাবার ভিক্ষার উপর নির্ভর করে। তাদের আধ্যাত্মিক বিশ্বাসের অনুসন্ধানে, অলিভেল বলেন, "সন্ন্যাসীরা অন্যদের ফেলে রাখা খাবার খায়"। যদি তারা ফেলে রাখা খাবার খুঁজে না পায়, তবে তারা ফসল কাটার পরে মাঠে পড়ে থাকা ফল বা বীজ খায়।
কে দাবি করেন সমস্ত প্রাণী খাদ্যের জন্য পরস্পর নির্ভরশীল?
{ "answer_start": [ 137, 147 ], "text": [ "প্যাট্রিক অলিভেল", "অলিভেল" ] }
bn_wiki_1550_03
ভোজনপ্রণালী (হিন্দুধর্ম)
কেনের মতে, খাবার পরিবেশনকারীকে স্বাগত জানানো উচিত, তাকে সম্মান করা উচিত, কখনও খারাপ কথা বলা উচিত নয় এবং এতে কখনও দোষ খুঁজা উচিত নয়। প্যাট্রিক অলিভেল বলে, ধর্মশাস্ত্র সাহিত্য "মানুষকে শুধু নিজের জন্য রান্না না করার পরামর্শ দেয়", এছাড়াও এটি দেবতাদের, পূর্বপুরুষদের, সহমানুষের আতিথেয়তা হিসাবে এবং সন্ন্যাসী ও অভাবীদের ভিক্ষা হিসাবে খাদ্য উপহার দেওয়ার পরামর্শ দেয়।অলিভেল দাবি করে যে সমস্ত প্রাণী খাদ্যের ক্ষেত্রে পরস্পর নির্ভরশীল এবং এইভাবে খাদ্যকে সম্মান করতে হবে, পূজা করতে হবে এবং যত্ন সহকারে নিতে হবে। অলিভেল বলেছে যে শাস্ত্রসমূহ সুপারিশ করে যে যখন একজন ব্যক্তি খাদ্য দেখেন, তখন তার হাত ভাঁজ করা উচিত, তার কাছে প্রণাম করা উচিত এবং ধন্যবাদ প্রার্থনা করা উচিত। খাবারের প্রতি এই শ্রদ্ধা হিন্দুধর্মে সন্ন্যাসী ঐতিহ্যে চরম অবস্থায় পৌঁছেছে। হিন্দু ঐতিহ্য খাদ্য সংগ্রহ ও প্রস্তুতিকে অত্যাবশ্যকভাবে সহিংস প্রক্রিয়া হিসেবে দেখে। সন্ন্যাসী বা তপস্বীরা এই প্রক্রিয়াকে এড়িয়ে যান, এবং সেইজন্য সম্পূর্ণভাবে গৃহকর্তাদের অবশিষ্ট খাবার ভিক্ষার উপর নির্ভর করে। তাদের আধ্যাত্মিক বিশ্বাসের অনুসন্ধানে, অলিভেল বলেন, "সন্ন্যাসীরা অন্যদের ফেলে রাখা খাবার খায়"। যদি তারা ফেলে রাখা খাবার খুঁজে না পায়, তবে তারা ফসল কাটার পরে মাঠে পড়ে থাকা ফল বা বীজ খায়।
কে বলে সন্ন্যাসীরা অন্যদের ফেলে রাখা খাবার খায়?
{ "answer_start": [ 137, 147 ], "text": [ "প্যাট্রিক অলিভেল", "অলিভেল" ] }
bn_wiki_1550_04
ভোজনপ্রণালী (হিন্দুধর্ম)
কেনের মতে, খাবার পরিবেশনকারীকে স্বাগত জানানো উচিত, তাকে সম্মান করা উচিত, কখনও খারাপ কথা বলা উচিত নয় এবং এতে কখনও দোষ খুঁজা উচিত নয়। প্যাট্রিক অলিভেল বলে, ধর্মশাস্ত্র সাহিত্য "মানুষকে শুধু নিজের জন্য রান্না না করার পরামর্শ দেয়", এছাড়াও এটি দেবতাদের, পূর্বপুরুষদের, সহমানুষের আতিথেয়তা হিসাবে এবং সন্ন্যাসী ও অভাবীদের ভিক্ষা হিসাবে খাদ্য উপহার দেওয়ার পরামর্শ দেয়।অলিভেল দাবি করে যে সমস্ত প্রাণী খাদ্যের ক্ষেত্রে পরস্পর নির্ভরশীল এবং এইভাবে খাদ্যকে সম্মান করতে হবে, পূজা করতে হবে এবং যত্ন সহকারে নিতে হবে। অলিভেল বলেছে যে শাস্ত্রসমূহ সুপারিশ করে যে যখন একজন ব্যক্তি খাদ্য দেখেন, তখন তার হাত ভাঁজ করা উচিত, তার কাছে প্রণাম করা উচিত এবং ধন্যবাদ প্রার্থনা করা উচিত। খাবারের প্রতি এই শ্রদ্ধা হিন্দুধর্মে সন্ন্যাসী ঐতিহ্যে চরম অবস্থায় পৌঁছেছে। হিন্দু ঐতিহ্য খাদ্য সংগ্রহ ও প্রস্তুতিকে অত্যাবশ্যকভাবে সহিংস প্রক্রিয়া হিসেবে দেখে। সন্ন্যাসী বা তপস্বীরা এই প্রক্রিয়াকে এড়িয়ে যান, এবং সেইজন্য সম্পূর্ণভাবে গৃহকর্তাদের অবশিষ্ট খাবার ভিক্ষার উপর নির্ভর করে। তাদের আধ্যাত্মিক বিশ্বাসের অনুসন্ধানে, অলিভেল বলেন, "সন্ন্যাসীরা অন্যদের ফেলে রাখা খাবার খায়"। যদি তারা ফেলে রাখা খাবার খুঁজে না পায়, তবে তারা ফসল কাটার পরে মাঠে পড়ে থাকা ফল বা বীজ খায়।
খাবারের প্রতি শ্রদ্ধা কোন ধর্মে চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে?
{ "answer_start": [ 694, 694 ], "text": [ "হিন্দুধর্মে সন্ন্যাসী ঐতিহ্যে", "হিন্দুধর্মে সন্ন্যাসী ঐতিহ্যে" ] }
bn_wiki_2635_01
ডিম্বগ্রন্থিচ্ছেদন
ডিম্বগ্রন্থিচ্ছেদন বা ওফোরেক্টমি হল অস্ত্রোপচারএর মাধ্যমে একটি ডিম্বাশয় বা ডিম্বাশয়ের অপসারণ করা। অস্ত্রোপচারকে ওভারিয়েক্টমিও বলা হয়, কিন্তু এই শব্দটি বেশিরভাগ পশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, যেমন- পরীক্ষাগার অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে পশুদের ডিম্বাশয় অপসারণ। নারীর ডিম্বাশয় অপসারণ হল পুরুষদের কাস্ট্রেশনের জৈবিক সমতুল্য; ক্যাস্ট্রেশন শব্দটি মাঝে মাঝে চিকিৎসা সাহিত্যে মহিলাদের ওফোরেক্টমি বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। পশুচিকিত্সায়, ডিম্বাশয় ও জরায়ু অপসারণকে ওভারিওহাইস্টেরেক্টমি (স্পাইং) বলা হয় এবং এটি নির্বীজনকরণের একটি রূপ। আংশিক ওফোরেক্টমি বা ওভারিওটমি এমন একটি শব্দ যা কখনও কখনও ডিম্বাশয়ের সিস্ট অপসারণ, বা ডিম্বাশয়ের অংশগুলির রিসেকশনের মতো বিভিন্ন অস্ত্রোপচারকে বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। এই ধরনের অস্ত্রোপচার হল উর্বরতা-সংরক্ষণ, যদিও ডিম্বাশয় ব্যর্থতা তুলনামূলকভাবে ঘন ঘন হতে পারে। আংশিক ওভারিয়েক্টমি সহ ওভারেয়েক্টমির বেশিরভাগ দীর্ঘমেয়াদী ঝুঁকি ও পরিণতি নেই বা শুধুমাত্র আংশিকভাবে উপস্থিত। মানুষের মধ্যে, ওফোরেক্টমি প্রায়শই ডিম্বাশয় সিস্ট বা ক্যান্সারের মতো রোগের কারণে; ডিম্বাশয় ক্যান্সার বা স্তন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমাতে প্রফিল্যাক্সিস হিসাবে; বা হিস্টেরেক্টমি (জরায়ু অপসারণ) এর সাথে মিলিয়ে করা হয়। ১৮৯০-এর দশকে মানুষ বিশ্বাস করত যে ওফোরেক্টমিজ মাসিকের বাধা, পিঠের ব্যথা, মাথাব্যাথা ও দীর্ঘস্থায়ী কাশি নিরাময় করতে পারে, যদিও এমন কোন প্রমাণ নেই যে এই পদ্ধতিটি এই রোগগুলির উপর প্রভাব ফেলে। মারাত্মক টিউমার না হলে ওফোরেক্টমি প্রায়ই পেটের ল্যাপারোস্কোপি দ্বারা সম্পন্ন হয়। পেটের ল্যাপারোটমি বা রোবোটিক সার্জারি জটিল ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় বা যখন কোনও মারাত্মক টিউমার সন্দেহ হয়। বেশিরভাগ দ্বিপাক্ষিক ওফোরেক্টমি (৬৩%) কোন চিকিৎসা ইঙ্গিত ছাড়াই সঞ্চালিত হয়, এবং অধিকাংশ (৮৭%) ক্ষেত্রে একটি হিস্টেরেক্টমি সহ একসাথে সঞ্চালিত হয়। বিপরীতভাবে, একতরফা ওফোরেক্টমি সাধারণত একটি মেডিক্যাল ইঙ্গিতের (৭৩%; সিস্ট, এন্ডোমেট্রিওসিস, সৌম্য টিউমার, প্রদাহ ইত্যাদি) জন্য করা হয় এবং হিস্টেরেক্টমি (৬১%) এর সাথে কম সাধারণভাবে সঞ্চালিত হয়। বিশেষ ইঙ্গিতগুলির মধ্যে রয়েছে ডিম্বাশয়ের ক্যান্সারের উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে এমন মহিলাদের বেশ কয়েকটি গোষ্ঠী, যেমন উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ বিআরসিএ মিউটেশন ক্যারিয়ার ও এন্ডোমেট্রিওসিস সহ মহিলারা যারা ঘন ঘন ডিম্বাশয়ের সিস্টে ভোগেন।
ডিম্বগ্রন্থিচ্ছেদন বা ওফোরেক্টমি কী ?
{ "answer_start": [ 36, 36 ], "text": [ "অস্ত্রোপচারএর মাধ্যমে একটি ডিম্বাশয় বা ডিম্বাশয়ের অপসারণ করা", "অস্ত্রোপচারএর মাধ্যমে একটি ডিম্বাশয় বা ডিম্বাশয়ের অপসারণ করা" ] }
bn_wiki_2635_03
ডিম্বগ্রন্থিচ্ছেদন
ডিম্বগ্রন্থিচ্ছেদন বা ওফোরেক্টমি হল অস্ত্রোপচারএর মাধ্যমে একটি ডিম্বাশয় বা ডিম্বাশয়ের অপসারণ করা। অস্ত্রোপচারকে ওভারিয়েক্টমিও বলা হয়, কিন্তু এই শব্দটি বেশিরভাগ পশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, যেমন- পরীক্ষাগার অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে পশুদের ডিম্বাশয় অপসারণ। নারীর ডিম্বাশয় অপসারণ হল পুরুষদের কাস্ট্রেশনের জৈবিক সমতুল্য; ক্যাস্ট্রেশন শব্দটি মাঝে মাঝে চিকিৎসা সাহিত্যে মহিলাদের ওফোরেক্টমি বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। পশুচিকিত্সায়, ডিম্বাশয় ও জরায়ু অপসারণকে ওভারিওহাইস্টেরেক্টমি (স্পাইং) বলা হয় এবং এটি নির্বীজনকরণের একটি রূপ। আংশিক ওফোরেক্টমি বা ওভারিওটমি এমন একটি শব্দ যা কখনও কখনও ডিম্বাশয়ের সিস্ট অপসারণ, বা ডিম্বাশয়ের অংশগুলির রিসেকশনের মতো বিভিন্ন অস্ত্রোপচারকে বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। এই ধরনের অস্ত্রোপচার হল উর্বরতা-সংরক্ষণ, যদিও ডিম্বাশয় ব্যর্থতা তুলনামূলকভাবে ঘন ঘন হতে পারে। আংশিক ওভারিয়েক্টমি সহ ওভারেয়েক্টমির বেশিরভাগ দীর্ঘমেয়াদী ঝুঁকি ও পরিণতি নেই বা শুধুমাত্র আংশিকভাবে উপস্থিত। মানুষের মধ্যে, ওফোরেক্টমি প্রায়শই ডিম্বাশয় সিস্ট বা ক্যান্সারের মতো রোগের কারণে; ডিম্বাশয় ক্যান্সার বা স্তন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমাতে প্রফিল্যাক্সিস হিসাবে; বা হিস্টেরেক্টমি (জরায়ু অপসারণ) এর সাথে মিলিয়ে করা হয়। ১৮৯০-এর দশকে মানুষ বিশ্বাস করত যে ওফোরেক্টমিজ মাসিকের বাধা, পিঠের ব্যথা, মাথাব্যাথা ও দীর্ঘস্থায়ী কাশি নিরাময় করতে পারে, যদিও এমন কোন প্রমাণ নেই যে এই পদ্ধতিটি এই রোগগুলির উপর প্রভাব ফেলে। মারাত্মক টিউমার না হলে ওফোরেক্টমি প্রায়ই পেটের ল্যাপারোস্কোপি দ্বারা সম্পন্ন হয়। পেটের ল্যাপারোটমি বা রোবোটিক সার্জারি জটিল ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় বা যখন কোনও মারাত্মক টিউমার সন্দেহ হয়। বেশিরভাগ দ্বিপাক্ষিক ওফোরেক্টমি (৬৩%) কোন চিকিৎসা ইঙ্গিত ছাড়াই সঞ্চালিত হয়, এবং অধিকাংশ (৮৭%) ক্ষেত্রে একটি হিস্টেরেক্টমি সহ একসাথে সঞ্চালিত হয়। বিপরীতভাবে, একতরফা ওফোরেক্টমি সাধারণত একটি মেডিক্যাল ইঙ্গিতের (৭৩%; সিস্ট, এন্ডোমেট্রিওসিস, সৌম্য টিউমার, প্রদাহ ইত্যাদি) জন্য করা হয় এবং হিস্টেরেক্টমি (৬১%) এর সাথে কম সাধারণভাবে সঞ্চালিত হয়। বিশেষ ইঙ্গিতগুলির মধ্যে রয়েছে ডিম্বাশয়ের ক্যান্সারের উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে এমন মহিলাদের বেশ কয়েকটি গোষ্ঠী, যেমন উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ বিআরসিএ মিউটেশন ক্যারিয়ার ও এন্ডোমেট্রিওসিস সহ মহিলারা যারা ঘন ঘন ডিম্বাশয়ের সিস্টে ভোগেন।
মারাত্মক টিউমার না হলে ওফোরেক্টমি প্রায়ই কী দ্বারা সম্পন্ন হয় ?
{ "answer_start": [ 1358, 1358 ], "text": [ "পেটের ল্যাপারোস্কোপি", "পেটের ল্যাপারোস্কোপি দ্বারা " ] }
bn_wiki_0226_01
লকহিড মার্টিন এক্স-৩৩
লকহিড মার্টিন এক্স-৩৩ ছিল একটি ক্রুবিহীন উপ-স্কেল প্রযুক্তির সাবঅরবিটাল মহাকাশযান যা ১৯৯০-এর দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের অর্থায়নে মহাকাশ উৎক্ষেপণ উদ্যোগ কর্মসূচীর অধীনে বিকশিত হয়েছিল। এক্স-৩৩ ছিল ভেঞ্চারস্টার অরবিটাল মহাকাশযানের জন্য একটি প্রযুক্তির পথপ্রদর্শক, যা একটি পরবর্তী প্রজন্মের বাণিজ্যিকভাবে পরিচালিত পুনর্ব্যবহারযোগ্য উৎক্ষেপণ যান তৈরির পরিকল্পনায় সহায়তা করেছে। এক্স-৩৩ এ এমন একাধিক প্রযুক্তির বিমানের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছিল যার মাধ্যমে নাসা বিশ্বাস করে যে এটি সিঙ্গল-স্টেজ-টু-অরবিট রকেট পুনরায় ব্যবহারযোগ্য লঞ্চ ভেহিকল হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে। পরিক্ষাগুলোর মধ্যে ছিল ধাতব তাপ সুরক্ষা ব্যবস্থা, তরল হাইড্রোজেনের জন্য যৌগিক ক্রাইওজেনিক জ্বালানীর ট্যাঙ্ক, এরোস্পাইকের জন্য প্রয়োজনীয় ইঞ্জিন, স্বায়ত্তশাসিত (আনক্রেইড) ফ্লাইট নিয়ন্ত্রণ, সুসংহত কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দ্রুত ফ্লাইটের এয়ার টার্ন এবং এর উত্তোলনকারী বায়ুবিদ্যুতায়নের ব্যবহার। চাপ পরীক্ষার সময় এর ২১ মিটার উইংস্প্যান এবং মাল্টি-লবড, যৌগিক-উপাদান জ্বালানী ট্যাংকের ব্যর্থতার ফলে ২০০১ সালের শুরুতে এই প্রোগ্রামের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সমর্থন প্রত্যাহার করা হয়। লকহিড মার্টিন অসম্পৃক্ত পরীক্ষাগুলো পরিচালনা করে এবং একটি ২ মিটার স্কেল মডেল ব্যবহার করে ধারাবাহিক ব্যর্থতার পর ২০০৯ একটি একক সাফল্য পায়।
লকহিড মার্টিন এক্স-৩৩ কোন প্রযুক্তির সাবঅরবিটাল মহাকাশযান?
{ "answer_start": [ 31, 31 ], "text": [ "ক্রুবিহীন উপ-স্কেল", "ক্রুবিহীন উপ-স্কেল" ] }
bn_wiki_0226_02
লকহিড মার্টিন এক্স-৩৩
লকহিড মার্টিন এক্স-৩৩ ছিল একটি ক্রুবিহীন উপ-স্কেল প্রযুক্তির সাবঅরবিটাল মহাকাশযান যা ১৯৯০-এর দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের অর্থায়নে মহাকাশ উৎক্ষেপণ উদ্যোগ কর্মসূচীর অধীনে বিকশিত হয়েছিল। এক্স-৩৩ ছিল ভেঞ্চারস্টার অরবিটাল মহাকাশযানের জন্য একটি প্রযুক্তির পথপ্রদর্শক, যা একটি পরবর্তী প্রজন্মের বাণিজ্যিকভাবে পরিচালিত পুনর্ব্যবহারযোগ্য উৎক্ষেপণ যান তৈরির পরিকল্পনায় সহায়তা করেছে। এক্স-৩৩ এ এমন একাধিক প্রযুক্তির বিমানের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছিল যার মাধ্যমে নাসা বিশ্বাস করে যে এটি সিঙ্গল-স্টেজ-টু-অরবিট রকেট পুনরায় ব্যবহারযোগ্য লঞ্চ ভেহিকল হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে। পরিক্ষাগুলোর মধ্যে ছিল ধাতব তাপ সুরক্ষা ব্যবস্থা, তরল হাইড্রোজেনের জন্য যৌগিক ক্রাইওজেনিক জ্বালানীর ট্যাঙ্ক, এরোস্পাইকের জন্য প্রয়োজনীয় ইঞ্জিন, স্বায়ত্তশাসিত (আনক্রেইড) ফ্লাইট নিয়ন্ত্রণ, সুসংহত কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দ্রুত ফ্লাইটের এয়ার টার্ন এবং এর উত্তোলনকারী বায়ুবিদ্যুতায়নের ব্যবহার। চাপ পরীক্ষার সময় এর ২১ মিটার উইংস্প্যান এবং মাল্টি-লবড, যৌগিক-উপাদান জ্বালানী ট্যাংকের ব্যর্থতার ফলে ২০০১ সালের শুরুতে এই প্রোগ্রামের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সমর্থন প্রত্যাহার করা হয়। লকহিড মার্টিন অসম্পৃক্ত পরীক্ষাগুলো পরিচালনা করে এবং একটি ২ মিটার স্কেল মডেল ব্যবহার করে ধারাবাহিক ব্যর্থতার পর ২০০৯ একটি একক সাফল্য পায়।
লকহিড মার্টিন এক্স-৩৩ কোন সরকারের অর্থায়নে বিকশিত হয়েছিল?
{ "answer_start": [ 98, 98 ], "text": [ "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের", "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের" ] }
bn_wiki_0226_05
লকহিড মার্টিন এক্স-৩৩
লকহিড মার্টিন এক্স-৩৩ ছিল একটি ক্রুবিহীন উপ-স্কেল প্রযুক্তির সাবঅরবিটাল মহাকাশযান যা ১৯৯০-এর দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের অর্থায়নে মহাকাশ উৎক্ষেপণ উদ্যোগ কর্মসূচীর অধীনে বিকশিত হয়েছিল। এক্স-৩৩ ছিল ভেঞ্চারস্টার অরবিটাল মহাকাশযানের জন্য একটি প্রযুক্তির পথপ্রদর্শক, যা একটি পরবর্তী প্রজন্মের বাণিজ্যিকভাবে পরিচালিত পুনর্ব্যবহারযোগ্য উৎক্ষেপণ যান তৈরির পরিকল্পনায় সহায়তা করেছে। এক্স-৩৩ এ এমন একাধিক প্রযুক্তির বিমানের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছিল যার মাধ্যমে নাসা বিশ্বাস করে যে এটি সিঙ্গল-স্টেজ-টু-অরবিট রকেট পুনরায় ব্যবহারযোগ্য লঞ্চ ভেহিকল হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে। পরিক্ষাগুলোর মধ্যে ছিল ধাতব তাপ সুরক্ষা ব্যবস্থা, তরল হাইড্রোজেনের জন্য যৌগিক ক্রাইওজেনিক জ্বালানীর ট্যাঙ্ক, এরোস্পাইকের জন্য প্রয়োজনীয় ইঞ্জিন, স্বায়ত্তশাসিত (আনক্রেইড) ফ্লাইট নিয়ন্ত্রণ, সুসংহত কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দ্রুত ফ্লাইটের এয়ার টার্ন এবং এর উত্তোলনকারী বায়ুবিদ্যুতায়নের ব্যবহার। চাপ পরীক্ষার সময় এর ২১ মিটার উইংস্প্যান এবং মাল্টি-লবড, যৌগিক-উপাদান জ্বালানী ট্যাংকের ব্যর্থতার ফলে ২০০১ সালের শুরুতে এই প্রোগ্রামের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সমর্থন প্রত্যাহার করা হয়। লকহিড মার্টিন অসম্পৃক্ত পরীক্ষাগুলো পরিচালনা করে এবং একটি ২ মিটার স্কেল মডেল ব্যবহার করে ধারাবাহিক ব্যর্থতার পর ২০০৯ একটি একক সাফল্য পায়।
কোন ব্যর্থতার ফলে ২০০১ সালের শুরুতে লকহিড মার্টিন এক্স-৩৩ প্রোগ্রামের যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সমর্থন প্রত্যাহার করা হয়েছিল?
{ "answer_start": [ 870, 870 ], "text": [ "চাপ পরীক্ষার সময় এর ২১ মিটার উইংস্প্যান এবং মাল্টি-লবড, যৌগিক-উপাদান জ্বালানী ট্যাংকের", "চাপ পরীক্ষার সময় এর ২১ মিটার উইংস্প্যান এবং মাল্টি-লবড, যৌগিক-উপাদান জ্বালানী ট্যাংকের" ] }
bn_wiki_2420_01
স্টেগোসরাস
স্টেগোসরাস আর্মাটাস এখনও পর্যন্ত এই গণের আবিষ্কৃত সর্ববৃহৎ প্রজাতি। এদের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৯ মিটার ও উচ্চতা ৪ মিটার। এদের ঘাড় ও পিঠের উপর দিয়ে প্রায় লেজ পর্যন্ত দু'টি সারিতে বড় বড় কিন্তু বিভিন্ন আকৃতির চ্যাপ্টা চতুষ্কোণ প্লেট ও লেজের দিকে ক' জোড়া বড় বড় কাঁটা থাকত। স্টেগোসরাস স্টেনপ্‌স্‌এর ক্ষেত্রে এই প্লেটের সংখ্যা ছিল ১৭। প্লেটগুলি এদের গোল পিঠের উপরে খাড়াভাবে সজ্জিত থাকলেও লেজের একেবারে আগার দিকের কাঁটাগুলি কিছুটা আনুভূমিকভাবে অবস্থান করত। তবে বর্তমানে এই গণের আদর্শ প্রজাতি হিসেবে স্বীকৃত স্টেগোসরাস স্টেনপ্‌স্‌ আকারে ছিল তুলনায় বেশ কিছুটা ছোট। জীবিত অবস্থায় এদের আনুমানিক ওজন ৪.৫ মেট্রিক টন (৫ টন) পর্যন্ত হতে পারত। এদের যে বিভিন্ন দেহাংশ আমাদের হাতে এসেছে তা থেকে অনুমান করা যায়, এদের মাথার অবস্থান ছিল দেহের উচ্চতার তুলনায় যথেষ্ট নিচে, মাটি থেকে বড়জোর ১ মিটার বা ৩.৩ ফিট উচ্চতায়। স্টেগোসরাস আনগুলেটাস তুলনায় ছিল কিছুটা বড়। তবে সমসাময়িক দৈত্যাকার সরোপডদের তুলনায় এদের সবার চেহারাই ছিল বেশ ছোটখাটো। এদের সারা দেহ ছিল বর্মাবৃত, হয়তো সমসাময়িক দৈত্যাকার থেরোপড ডাইনোসর - আলোসরাস বা সেরাটোসরাসদের হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্যই তা ছিল তাদের প্রয়োজন। স্টেগোসরাসের পিছনের পা দু'টি ছিল সামনের পা দু'টির চেয়ে বড় ও বেশি শক্তিশালী। পিছনের পা দু'টি বড় হওয়ার কারণে এদের পিঠের দিকটা হত অনেকটা উঁচু। এদের পিছনের পায়ে তিনটি ছোট ও সামনের পায়ে পাঁচটি করে আঙুল থাকত। এদের মধ্যে কেবলমাত্র প্রতি পায়ের ভিতরের দিকের আঙুলক'টিতেই ছোট খুরের মতো একটা অংশ দেখা যেত। আঙুলগুলি পায়ের তলার দিকে প্যাডের মতো একটি অংশ দ্বারা ছিল সুরক্ষিত। এদের মাথার খুলিটি ছিল লম্বাটে গড়নের ও দেহের বাকি অংশের তুলনায় লক্ষণীয়রকম ছোট। মাথার নিচু অবস্থান থেকে আন্দাজ করা যায়, এরা মাটির কাছাকাছি থাকা তৃণগুল্ম ভোজন করত। মুখগহ্বরের সামনের দিকের দাঁতের অনুপস্থিতি ও তার বদলে একধরনের ছুঁচালো চঞ্চুর (রামফোথেকা) উপস্থিতিও এই ধারণাকেই সমর্থন করে। এদের নিচের দিকের চোয়ালটি দুই পাশে এমনভাবে একটু উঁচু হয়ে বিন্যস্ত যে পাশ থেকে দেখলে ভিতরের ছোট ছোট দাঁতগুলি তার আড়ালে অদৃশ্য হয়ে যায়। এর থেকে অনেকে ধারণা করেছেন যে এদের মুখের গড়নের সাথে কচ্ছপের মুখের গড়নের খানিকটা মিল ছিল। আবার অন্য গবেষকদের মতে স্টেগোসরাসের নিচের চোয়ালের এই উঁচু দুই পাশ অর্নিথিস্কিয়া বর্গের অন্য প্রাণীদেরও চোয়ালের গড়নেরই একটু অন্যরকম রূপমাত্র। এর থেকে বরং মুখের মাংসল গড়নেরই বেশি ইঙ্গিত মেলে। এদের দাঁতগুলো ছিল ছোট ছোট, তিনকোণা ও চ্যাপ্টা। এর থেকে বোঝা যায় তারা খাদ্য চিবিয়ে খেত। কিন্তু উঁচু নিচের চোয়ালের কারণে এরা খাদ্যকে চিবানোর সময় দীর্ঘক্ষণ মুখের মধ্যে ধরে রাখতে পারত।
স্টেগোসরাস গণের আবিষ্কৃত সর্ববৃহৎ প্রজাতি কোনটি?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "স্টেগোসরাস আর্মাটাস ", "স্টেগোসরাস আর্মাটাস" ] }
bn_wiki_2420_02
স্টেগোসরাস
স্টেগোসরাস আর্মাটাস এখনও পর্যন্ত এই গণের আবিষ্কৃত সর্ববৃহৎ প্রজাতি। এদের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৯ মিটার ও উচ্চতা ৪ মিটার। এদের ঘাড় ও পিঠের উপর দিয়ে প্রায় লেজ পর্যন্ত দু'টি সারিতে বড় বড় কিন্তু বিভিন্ন আকৃতির চ্যাপ্টা চতুষ্কোণ প্লেট ও লেজের দিকে ক' জোড়া বড় বড় কাঁটা থাকত। স্টেগোসরাস স্টেনপ্‌স্‌এর ক্ষেত্রে এই প্লেটের সংখ্যা ছিল ১৭। প্লেটগুলি এদের গোল পিঠের উপরে খাড়াভাবে সজ্জিত থাকলেও লেজের একেবারে আগার দিকের কাঁটাগুলি কিছুটা আনুভূমিকভাবে অবস্থান করত। তবে বর্তমানে এই গণের আদর্শ প্রজাতি হিসেবে স্বীকৃত স্টেগোসরাস স্টেনপ্‌স্‌ আকারে ছিল তুলনায় বেশ কিছুটা ছোট। জীবিত অবস্থায় এদের আনুমানিক ওজন ৪.৫ মেট্রিক টন (৫ টন) পর্যন্ত হতে পারত। এদের যে বিভিন্ন দেহাংশ আমাদের হাতে এসেছে তা থেকে অনুমান করা যায়, এদের মাথার অবস্থান ছিল দেহের উচ্চতার তুলনায় যথেষ্ট নিচে, মাটি থেকে বড়জোর ১ মিটার বা ৩.৩ ফিট উচ্চতায়। স্টেগোসরাস আনগুলেটাস তুলনায় ছিল কিছুটা বড়। তবে সমসাময়িক দৈত্যাকার সরোপডদের তুলনায় এদের সবার চেহারাই ছিল বেশ ছোটখাটো। এদের সারা দেহ ছিল বর্মাবৃত, হয়তো সমসাময়িক দৈত্যাকার থেরোপড ডাইনোসর - আলোসরাস বা সেরাটোসরাসদের হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্যই তা ছিল তাদের প্রয়োজন। স্টেগোসরাসের পিছনের পা দু'টি ছিল সামনের পা দু'টির চেয়ে বড় ও বেশি শক্তিশালী। পিছনের পা দু'টি বড় হওয়ার কারণে এদের পিঠের দিকটা হত অনেকটা উঁচু। এদের পিছনের পায়ে তিনটি ছোট ও সামনের পায়ে পাঁচটি করে আঙুল থাকত। এদের মধ্যে কেবলমাত্র প্রতি পায়ের ভিতরের দিকের আঙুলক'টিতেই ছোট খুরের মতো একটা অংশ দেখা যেত। আঙুলগুলি পায়ের তলার দিকে প্যাডের মতো একটি অংশ দ্বারা ছিল সুরক্ষিত। এদের মাথার খুলিটি ছিল লম্বাটে গড়নের ও দেহের বাকি অংশের তুলনায় লক্ষণীয়রকম ছোট। মাথার নিচু অবস্থান থেকে আন্দাজ করা যায়, এরা মাটির কাছাকাছি থাকা তৃণগুল্ম ভোজন করত। মুখগহ্বরের সামনের দিকের দাঁতের অনুপস্থিতি ও তার বদলে একধরনের ছুঁচালো চঞ্চুর (রামফোথেকা) উপস্থিতিও এই ধারণাকেই সমর্থন করে। এদের নিচের দিকের চোয়ালটি দুই পাশে এমনভাবে একটু উঁচু হয়ে বিন্যস্ত যে পাশ থেকে দেখলে ভিতরের ছোট ছোট দাঁতগুলি তার আড়ালে অদৃশ্য হয়ে যায়। এর থেকে অনেকে ধারণা করেছেন যে এদের মুখের গড়নের সাথে কচ্ছপের মুখের গড়নের খানিকটা মিল ছিল। আবার অন্য গবেষকদের মতে স্টেগোসরাসের নিচের চোয়ালের এই উঁচু দুই পাশ অর্নিথিস্কিয়া বর্গের অন্য প্রাণীদেরও চোয়ালের গড়নেরই একটু অন্যরকম রূপমাত্র। এর থেকে বরং মুখের মাংসল গড়নেরই বেশি ইঙ্গিত মেলে। এদের দাঁতগুলো ছিল ছোট ছোট, তিনকোণা ও চ্যাপ্টা। এর থেকে বোঝা যায় তারা খাদ্য চিবিয়ে খেত। কিন্তু উঁচু নিচের চোয়ালের কারণে এরা খাদ্যকে চিবানোর সময় দীর্ঘক্ষণ মুখের মধ্যে ধরে রাখতে পারত।
স্টেগোসরাস আর্মাটাস এর দৈর্ঘ্য কত মিটার?
{ "answer_start": [ 85, 85 ], "text": [ "প্রায় ৯", "প্রায় ৯" ] }
bn_wiki_2420_04
স্টেগোসরাস
স্টেগোসরাস আর্মাটাস এখনও পর্যন্ত এই গণের আবিষ্কৃত সর্ববৃহৎ প্রজাতি। এদের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৯ মিটার ও উচ্চতা ৪ মিটার। এদের ঘাড় ও পিঠের উপর দিয়ে প্রায় লেজ পর্যন্ত দু'টি সারিতে বড় বড় কিন্তু বিভিন্ন আকৃতির চ্যাপ্টা চতুষ্কোণ প্লেট ও লেজের দিকে ক' জোড়া বড় বড় কাঁটা থাকত। স্টেগোসরাস স্টেনপ্‌স্‌এর ক্ষেত্রে এই প্লেটের সংখ্যা ছিল ১৭। প্লেটগুলি এদের গোল পিঠের উপরে খাড়াভাবে সজ্জিত থাকলেও লেজের একেবারে আগার দিকের কাঁটাগুলি কিছুটা আনুভূমিকভাবে অবস্থান করত। তবে বর্তমানে এই গণের আদর্শ প্রজাতি হিসেবে স্বীকৃত স্টেগোসরাস স্টেনপ্‌স্‌ আকারে ছিল তুলনায় বেশ কিছুটা ছোট। জীবিত অবস্থায় এদের আনুমানিক ওজন ৪.৫ মেট্রিক টন (৫ টন) পর্যন্ত হতে পারত। এদের যে বিভিন্ন দেহাংশ আমাদের হাতে এসেছে তা থেকে অনুমান করা যায়, এদের মাথার অবস্থান ছিল দেহের উচ্চতার তুলনায় যথেষ্ট নিচে, মাটি থেকে বড়জোর ১ মিটার বা ৩.৩ ফিট উচ্চতায়। স্টেগোসরাস আনগুলেটাস তুলনায় ছিল কিছুটা বড়। তবে সমসাময়িক দৈত্যাকার সরোপডদের তুলনায় এদের সবার চেহারাই ছিল বেশ ছোটখাটো। এদের সারা দেহ ছিল বর্মাবৃত, হয়তো সমসাময়িক দৈত্যাকার থেরোপড ডাইনোসর - আলোসরাস বা সেরাটোসরাসদের হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্যই তা ছিল তাদের প্রয়োজন। স্টেগোসরাসের পিছনের পা দু'টি ছিল সামনের পা দু'টির চেয়ে বড় ও বেশি শক্তিশালী। পিছনের পা দু'টি বড় হওয়ার কারণে এদের পিঠের দিকটা হত অনেকটা উঁচু। এদের পিছনের পায়ে তিনটি ছোট ও সামনের পায়ে পাঁচটি করে আঙুল থাকত। এদের মধ্যে কেবলমাত্র প্রতি পায়ের ভিতরের দিকের আঙুলক'টিতেই ছোট খুরের মতো একটা অংশ দেখা যেত। আঙুলগুলি পায়ের তলার দিকে প্যাডের মতো একটি অংশ দ্বারা ছিল সুরক্ষিত। এদের মাথার খুলিটি ছিল লম্বাটে গড়নের ও দেহের বাকি অংশের তুলনায় লক্ষণীয়রকম ছোট। মাথার নিচু অবস্থান থেকে আন্দাজ করা যায়, এরা মাটির কাছাকাছি থাকা তৃণগুল্ম ভোজন করত। মুখগহ্বরের সামনের দিকের দাঁতের অনুপস্থিতি ও তার বদলে একধরনের ছুঁচালো চঞ্চুর (রামফোথেকা) উপস্থিতিও এই ধারণাকেই সমর্থন করে। এদের নিচের দিকের চোয়ালটি দুই পাশে এমনভাবে একটু উঁচু হয়ে বিন্যস্ত যে পাশ থেকে দেখলে ভিতরের ছোট ছোট দাঁতগুলি তার আড়ালে অদৃশ্য হয়ে যায়। এর থেকে অনেকে ধারণা করেছেন যে এদের মুখের গড়নের সাথে কচ্ছপের মুখের গড়নের খানিকটা মিল ছিল। আবার অন্য গবেষকদের মতে স্টেগোসরাসের নিচের চোয়ালের এই উঁচু দুই পাশ অর্নিথিস্কিয়া বর্গের অন্য প্রাণীদেরও চোয়ালের গড়নেরই একটু অন্যরকম রূপমাত্র। এর থেকে বরং মুখের মাংসল গড়নেরই বেশি ইঙ্গিত মেলে। এদের দাঁতগুলো ছিল ছোট ছোট, তিনকোণা ও চ্যাপ্টা। এর থেকে বোঝা যায় তারা খাদ্য চিবিয়ে খেত। কিন্তু উঁচু নিচের চোয়ালের কারণে এরা খাদ্যকে চিবানোর সময় দীর্ঘক্ষণ মুখের মধ্যে ধরে রাখতে পারত।
স্টেগোসরাস এর মাথার খুলির ধরণ কীরূপ?
{ "answer_start": [ 1464, 1464 ], "text": [ "লম্বাটে গড়নের ও দেহের বাকি অংশের তুলনায় লক্ষণীয়রকম ছোট", "লম্বাটে গড়নের ও দেহের বাকি অংশের তুলনায় লক্ষণীয়রকম ছোট" ] }
bn_wiki_2420_05
স্টেগোসরাস
স্টেগোসরাস আর্মাটাস এখনও পর্যন্ত এই গণের আবিষ্কৃত সর্ববৃহৎ প্রজাতি। এদের দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৯ মিটার ও উচ্চতা ৪ মিটার। এদের ঘাড় ও পিঠের উপর দিয়ে প্রায় লেজ পর্যন্ত দু'টি সারিতে বড় বড় কিন্তু বিভিন্ন আকৃতির চ্যাপ্টা চতুষ্কোণ প্লেট ও লেজের দিকে ক' জোড়া বড় বড় কাঁটা থাকত। স্টেগোসরাস স্টেনপ্‌স্‌এর ক্ষেত্রে এই প্লেটের সংখ্যা ছিল ১৭। প্লেটগুলি এদের গোল পিঠের উপরে খাড়াভাবে সজ্জিত থাকলেও লেজের একেবারে আগার দিকের কাঁটাগুলি কিছুটা আনুভূমিকভাবে অবস্থান করত। তবে বর্তমানে এই গণের আদর্শ প্রজাতি হিসেবে স্বীকৃত স্টেগোসরাস স্টেনপ্‌স্‌ আকারে ছিল তুলনায় বেশ কিছুটা ছোট। জীবিত অবস্থায় এদের আনুমানিক ওজন ৪.৫ মেট্রিক টন (৫ টন) পর্যন্ত হতে পারত। এদের যে বিভিন্ন দেহাংশ আমাদের হাতে এসেছে তা থেকে অনুমান করা যায়, এদের মাথার অবস্থান ছিল দেহের উচ্চতার তুলনায় যথেষ্ট নিচে, মাটি থেকে বড়জোর ১ মিটার বা ৩.৩ ফিট উচ্চতায়। স্টেগোসরাস আনগুলেটাস তুলনায় ছিল কিছুটা বড়। তবে সমসাময়িক দৈত্যাকার সরোপডদের তুলনায় এদের সবার চেহারাই ছিল বেশ ছোটখাটো। এদের সারা দেহ ছিল বর্মাবৃত, হয়তো সমসাময়িক দৈত্যাকার থেরোপড ডাইনোসর - আলোসরাস বা সেরাটোসরাসদের হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্যই তা ছিল তাদের প্রয়োজন। স্টেগোসরাসের পিছনের পা দু'টি ছিল সামনের পা দু'টির চেয়ে বড় ও বেশি শক্তিশালী। পিছনের পা দু'টি বড় হওয়ার কারণে এদের পিঠের দিকটা হত অনেকটা উঁচু। এদের পিছনের পায়ে তিনটি ছোট ও সামনের পায়ে পাঁচটি করে আঙুল থাকত। এদের মধ্যে কেবলমাত্র প্রতি পায়ের ভিতরের দিকের আঙুলক'টিতেই ছোট খুরের মতো একটা অংশ দেখা যেত। আঙুলগুলি পায়ের তলার দিকে প্যাডের মতো একটি অংশ দ্বারা ছিল সুরক্ষিত। এদের মাথার খুলিটি ছিল লম্বাটে গড়নের ও দেহের বাকি অংশের তুলনায় লক্ষণীয়রকম ছোট। মাথার নিচু অবস্থান থেকে আন্দাজ করা যায়, এরা মাটির কাছাকাছি থাকা তৃণগুল্ম ভোজন করত। মুখগহ্বরের সামনের দিকের দাঁতের অনুপস্থিতি ও তার বদলে একধরনের ছুঁচালো চঞ্চুর (রামফোথেকা) উপস্থিতিও এই ধারণাকেই সমর্থন করে। এদের নিচের দিকের চোয়ালটি দুই পাশে এমনভাবে একটু উঁচু হয়ে বিন্যস্ত যে পাশ থেকে দেখলে ভিতরের ছোট ছোট দাঁতগুলি তার আড়ালে অদৃশ্য হয়ে যায়। এর থেকে অনেকে ধারণা করেছেন যে এদের মুখের গড়নের সাথে কচ্ছপের মুখের গড়নের খানিকটা মিল ছিল। আবার অন্য গবেষকদের মতে স্টেগোসরাসের নিচের চোয়ালের এই উঁচু দুই পাশ অর্নিথিস্কিয়া বর্গের অন্য প্রাণীদেরও চোয়ালের গড়নেরই একটু অন্যরকম রূপমাত্র। এর থেকে বরং মুখের মাংসল গড়নেরই বেশি ইঙ্গিত মেলে। এদের দাঁতগুলো ছিল ছোট ছোট, তিনকোণা ও চ্যাপ্টা। এর থেকে বোঝা যায় তারা খাদ্য চিবিয়ে খেত। কিন্তু উঁচু নিচের চোয়ালের কারণে এরা খাদ্যকে চিবানোর সময় দীর্ঘক্ষণ মুখের মধ্যে ধরে রাখতে পারত।
হুয়ায়ানগোসরাইডি কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2056_02
যুব অলিম্পিক গেমস
যুব অলিম্পিক গেমস একটি আন্তর্জাতিক ক্রীড়াযজ্ঞ, ২০১০ সালের ১৪ থেকে ২৬ অক্টোবর এর প্রথম আসর অনুষ্ঠিত হয়েছিল সিঙ্গাপুরে। অলিম্পিক গেমসের আদলে প্রত্যেক চার বছর পর পর এর গ্রীষ্মকালীন ও শীতকালীন আসর অনুষ্ঠিত হয়। অলিম্পিক গেমসে অংশগ্রহণ করার কোন বয়সসীমা নির্ধারিত না থাকলেও যুব অলিম্পিকে অংশগ্রহণেচ্ছুদের বয়সসীমা ১৪ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।এই জাতীয় গেমস আয়োজন করার প্রথম ধারণা দেন অস্ট্রিয়ার জহান রোসেনজফ। ১৯৯৮ সালে ধারণা দেওয়ার পর তিনি এই যুব অলিম্পিকের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব করেন ২০০১ সালে যা আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির ১১৯ তম কংগ্রেসে অনুমোদিত হয়।
প্রত্যেক কত বছর পর পর এর গ্রীষ্মকালীন ও শীতকালীন আসর অনুষ্ঠিত হয়?
{ "answer_start": [ 150, 150 ], "text": [ "চার", "চার" ] }
bn_wiki_2056_03
যুব অলিম্পিক গেমস
যুব অলিম্পিক গেমস একটি আন্তর্জাতিক ক্রীড়াযজ্ঞ, ২০১০ সালের ১৪ থেকে ২৬ অক্টোবর এর প্রথম আসর অনুষ্ঠিত হয়েছিল সিঙ্গাপুরে। অলিম্পিক গেমসের আদলে প্রত্যেক চার বছর পর পর এর গ্রীষ্মকালীন ও শীতকালীন আসর অনুষ্ঠিত হয়। অলিম্পিক গেমসে অংশগ্রহণ করার কোন বয়সসীমা নির্ধারিত না থাকলেও যুব অলিম্পিকে অংশগ্রহণেচ্ছুদের বয়সসীমা ১৪ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।এই জাতীয় গেমস আয়োজন করার প্রথম ধারণা দেন অস্ট্রিয়ার জহান রোসেনজফ। ১৯৯৮ সালে ধারণা দেওয়ার পর তিনি এই যুব অলিম্পিকের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব করেন ২০০১ সালে যা আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির ১১৯ তম কংগ্রেসে অনুমোদিত হয়।
এই জাতীয় গেমস আয়োজন করার প্রথম ধারণা দেন কে?
{ "answer_start": [ 397, 397 ], "text": [ "জহান রোসেনজফ", "জহান রোসেনজফ" ] }
bn_wiki_2056_05
যুব অলিম্পিক গেমস
যুব অলিম্পিক গেমস একটি আন্তর্জাতিক ক্রীড়াযজ্ঞ, ২০১০ সালের ১৪ থেকে ২৬ অক্টোবর এর প্রথম আসর অনুষ্ঠিত হয়েছিল সিঙ্গাপুরে। অলিম্পিক গেমসের আদলে প্রত্যেক চার বছর পর পর এর গ্রীষ্মকালীন ও শীতকালীন আসর অনুষ্ঠিত হয়। অলিম্পিক গেমসে অংশগ্রহণ করার কোন বয়সসীমা নির্ধারিত না থাকলেও যুব অলিম্পিকে অংশগ্রহণেচ্ছুদের বয়সসীমা ১৪ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।এই জাতীয় গেমস আয়োজন করার প্রথম ধারণা দেন অস্ট্রিয়ার জহান রোসেনজফ। ১৯৯৮ সালে ধারণা দেওয়ার পর তিনি এই যুব অলিম্পিকের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব করেন ২০০১ সালে যা আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির ১১৯ তম কংগ্রেসে অনুমোদিত হয়।
আয়োজক হওয়ার ডাকে অংশগ্রহণের পূর্বশর্ত কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2091_01
ম্যানেজার (ফুটবল)
ফুটবলে ম্যানেজার হলেন যুক্তরাজ্যের প্রধান কোচের পেশা, যা একটি ফুটবল ক্লাব অথবা জাতীয় দল পরিচালনার সাথে সম্পর্কিত। ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের বাইরে, ইউরোপের বেশিরভাগ এবং বিশ্বের বাকি অঞ্চল জুড়ে, প্রধান কোচ অথবা কোচ-এর উপাধিটি প্রধানরূপে ব্যবহৃত হয়। ম্যানেজারের উপাধিটি প্রায় একচেটিয়াভাবে ব্রিটিশ ফুটবলে ব্যবহৃত হয়। ইউরোপের যে সকল দেশে পেশাদার ফুটবল খেলা হয়, তাদের অধিকাংশের মধ্যে কোন দলের পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিকে কোচ অথবা "প্রশিক্ষক" পদে ভূষিত করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, দায়িত্বের ক্ষেত্রে সাধারণ সমতুল্যতা থাকা সত্ত্বেও ববি রবসনকে ইংল্যান্ডের ম্যানেজার হিসেবে উল্লেখ করা হয়, অন্যদিকে ইওয়াখিম ল্যোভকে জার্মানির প্রধান কোচ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। জার্মানি দলে একটি টিম ম্যানেজার ভূমিকাও রয়েছে, যা প্রধান কোচের অধীনস্থ একটি পদ।
যুক্তরাজ্যের প্রধান কোচের পেশা কী?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "ফুটবলে ম্যানেজার", "ফুটবলে ম্যানেজার" ] }
bn_wiki_2091_03
ম্যানেজার (ফুটবল)
ফুটবলে ম্যানেজার হলেন যুক্তরাজ্যের প্রধান কোচের পেশা, যা একটি ফুটবল ক্লাব অথবা জাতীয় দল পরিচালনার সাথে সম্পর্কিত। ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের বাইরে, ইউরোপের বেশিরভাগ এবং বিশ্বের বাকি অঞ্চল জুড়ে, প্রধান কোচ অথবা কোচ-এর উপাধিটি প্রধানরূপে ব্যবহৃত হয়। ম্যানেজারের উপাধিটি প্রায় একচেটিয়াভাবে ব্রিটিশ ফুটবলে ব্যবহৃত হয়। ইউরোপের যে সকল দেশে পেশাদার ফুটবল খেলা হয়, তাদের অধিকাংশের মধ্যে কোন দলের পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিকে কোচ অথবা "প্রশিক্ষক" পদে ভূষিত করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, দায়িত্বের ক্ষেত্রে সাধারণ সমতুল্যতা থাকা সত্ত্বেও ববি রবসনকে ইংল্যান্ডের ম্যানেজার হিসেবে উল্লেখ করা হয়, অন্যদিকে ইওয়াখিম ল্যোভকে জার্মানির প্রধান কোচ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। জার্মানি দলে একটি টিম ম্যানেজার ভূমিকাও রয়েছে, যা প্রধান কোচের অধীনস্থ একটি পদ।
দায়িত্বের ক্ষেত্রে সাধারণ সমতুল্যতা থাকা সত্ত্বেও কাকে ইংল্যান্ডের ম্যানেজার হিসেবে উল্লেখ করা হয়?
{ "answer_start": [ 529, 529 ], "text": [ "ববি রবসনকে", "ববি রবসনকে" ] }
bn_wiki_2091_05
ম্যানেজার (ফুটবল)
ফুটবলে ম্যানেজার হলেন যুক্তরাজ্যের প্রধান কোচের পেশা, যা একটি ফুটবল ক্লাব অথবা জাতীয় দল পরিচালনার সাথে সম্পর্কিত। ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের বাইরে, ইউরোপের বেশিরভাগ এবং বিশ্বের বাকি অঞ্চল জুড়ে, প্রধান কোচ অথবা কোচ-এর উপাধিটি প্রধানরূপে ব্যবহৃত হয়। ম্যানেজারের উপাধিটি প্রায় একচেটিয়াভাবে ব্রিটিশ ফুটবলে ব্যবহৃত হয়। ইউরোপের যে সকল দেশে পেশাদার ফুটবল খেলা হয়, তাদের অধিকাংশের মধ্যে কোন দলের পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিকে কোচ অথবা "প্রশিক্ষক" পদে ভূষিত করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, দায়িত্বের ক্ষেত্রে সাধারণ সমতুল্যতা থাকা সত্ত্বেও ববি রবসনকে ইংল্যান্ডের ম্যানেজার হিসেবে উল্লেখ করা হয়, অন্যদিকে ইওয়াখিম ল্যোভকে জার্মানির প্রধান কোচ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। জার্মানি দলে একটি টিম ম্যানেজার ভূমিকাও রয়েছে, যা প্রধান কোচের অধীনস্থ একটি পদ।
বেসবলে কী ফিল্ড ম্যানেজার হিসেবে পরিচিত?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0514_01
ব্লকচেইন ইতিহাস
ব্লকচেইন ২.০ একটি নতুন ব্যবস্থা নির্দেশ করে বিভাজিত ব্লকচেইন ডাটাবেস-এর|এটি প্রথম শুরু হয় ২০১৪ তে|অর্থনীতিবিদগণ ব্যখ্যা করেন যে এই দ্বিতীয় প্রজন্মের প্রোগ্রামিং উপযোগী ব্লকচেইন এমন প্রোগ্রামিং ভাষা নিয়ে আসছে যা ব্যবহারকারীদের আরো জটিল ও কার্যকর চুক্তি তৈরি করতে সুযোগ দিবে যেন আহ্বান বা অনুরোধ করলেই তাদের অর্থপ্রাপ্তি ঘটে অথবা সনদ স্থানান্তর ঘটে যেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে মালিকদের মধ্যে অর্থবণ্টন হয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ লাভ সীমায় পৌঁছলে| ব্লকচেইন ২.০ এর প্রযুক্তিগুলো সাধারণ লেনদেনের তুলনায় বেশিকিছু করে এবং মূল্য বা ডিজিটাল অর্থের লেনদেন কোনো প্রকার শক্তিশালী মধ্যবর্তী মাধ্যম ব্যতীত হয় যার জন্য তথ্য ও অর্থপ্রদানের প্রয়োজন পড়ে না|এর বহি:ভূত ব্যক্তিবর্গের বৈশ্বিক অর্থনীতিতে প্রবেশের জন্য মধ্যবর্তী শক্তিশালী মাধ্যম প্রয়োজন হয় যার ওপর অংশগ্রহণকারীর নিরাপত্তাসহ নিজের রক্ষিত তথ্য দেখা থেকে মেধা সম্পদ এর নিরাপত্তা পর্যন্ত বহু বিষয় নির্ভর করে|দ্বিতীয় প্রজন্মের ব্লকচেইন প্রযুক্তি একক ব্যক্তির আধুনিক অদ্বিতীয় পরিচয় ও তথ্য সংরক্ষিত রাখার বিষয়টি বাস্তবায়িত করে এবং একটি নিরাপদ পথের সৃষ্টি করে যেন অর্থনৈতিক বণ্টনের আপেক্ষিক পরিবর্তন করে সামাজিক অসমতার সমস্যা দূরীভূত হয়|ব্লকচেইন ২.০-এর কাজ ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা চালিয়ে যাওয়ার জন্য একটি চেইনবহির্ভূত ওরাকল দরকার হয় যা বহিভূত লেনদেন বাস্তবায়ন করে যেন সময় ও বাজারের অবস্থা অনুযায়ী অর্থের সাথে ব্লকচেইনের মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সির সংমিশ্রণ ঘটানো যায়| ২০১৬ সালে রাশিয়ান ফেডারেশনের (এনএসডি) কেন্দ্রীয় সুরক্ষা ভান্ডার একটি পথপ্রদর্শক পরিকল্পনা ঘোষণা দেয় যা (এনএক্সটি) ব্লকচেইন ২.০ ব্যবস্থার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হবে যা ব্লকচেইন ভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় ভোট ব্যবস্থা নিরীক্ষণ করবে|আইবিএম সিঙ্গাপুরে একটি ব্লকচেইন সম্পৃক্ত গবেষণাকেন্দ্র খোলে ২০১৬ সালের জুলাই মাসে|অ্যাসেন্সার অনুযায়ী,আবিষ্কারের তথ্য প্রসারণ তত্ত্বের মাধ্যমে পরামর্শ করা হয়েছে যে,২০১৬ সালের অর্থসংক্রান্ত সেবামূলত প্রতিষ্ঠানে বিটকয়েনের লেনদেন ১৩.৫ শতাংশ যা পূর্ববর্তী বিভিন্ন ধরনের মুদ্রার লেনদেনের প্রাধমিক পর্যায়ে চলে গেছে|২০১৬ সালে কারখানা ও বাণিজ্যিক সংগঠনগুলো একত্রিত হয় বৈশ্বিক ব্লকচেইন ফোরাম গঠনের উদ্দেশ্যে যার সূচনা করে চেম্বার অব ডিজিটাল কমার্স| একটি ব্লকচেইন হলো কেন্দ্রিকতাবিহীন,বিভাজিত ও সাধারণ ডিজিটাল তথ্যভান্ডার যা অনেক কম্পিউটারের লেনদেন রেকর্ড করতে ব্যবহৃত হয় যেন রেকর্ড পরিবর্তন কোনোভাবেই ব্লকের পরিবর্তন এবং ফলস্বরূপ নেটওয়ার্কের বিশৃঙ্খলা ঘটানো ছাড়া সম্ভব না হয় |এটা ব্যবহারকারীদের লেনদেন ও তার সময়কালের তথ্য,সত্যতা যাচাই ও নিরীক্ষার সুযোগ দেয় অনেক সস্তায়| একটি ব্লকচেইন ডাটাবেজ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে স্বশাসিতভাবে একটি পেয়ার-টু-পেয়ার নেটওয়ার্ক এবং বিভাজিত কার্যকাল নির্ধারক ব্যবস্থা ব্যবহৃত হয়|
ব্লকচেইন ২.০ এর উদ্ভব কত সালে?
{ "answer_start": [ 91, 91 ], "text": [ "২০১৪", "২০১৪" ] }
bn_wiki_0514_02
ব্লকচেইন ইতিহাস
ব্লকচেইন ২.০ একটি নতুন ব্যবস্থা নির্দেশ করে বিভাজিত ব্লকচেইন ডাটাবেস-এর|এটি প্রথম শুরু হয় ২০১৪ তে|অর্থনীতিবিদগণ ব্যখ্যা করেন যে এই দ্বিতীয় প্রজন্মের প্রোগ্রামিং উপযোগী ব্লকচেইন এমন প্রোগ্রামিং ভাষা নিয়ে আসছে যা ব্যবহারকারীদের আরো জটিল ও কার্যকর চুক্তি তৈরি করতে সুযোগ দিবে যেন আহ্বান বা অনুরোধ করলেই তাদের অর্থপ্রাপ্তি ঘটে অথবা সনদ স্থানান্তর ঘটে যেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে মালিকদের মধ্যে অর্থবণ্টন হয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ লাভ সীমায় পৌঁছলে| ব্লকচেইন ২.০ এর প্রযুক্তিগুলো সাধারণ লেনদেনের তুলনায় বেশিকিছু করে এবং মূল্য বা ডিজিটাল অর্থের লেনদেন কোনো প্রকার শক্তিশালী মধ্যবর্তী মাধ্যম ব্যতীত হয় যার জন্য তথ্য ও অর্থপ্রদানের প্রয়োজন পড়ে না|এর বহি:ভূত ব্যক্তিবর্গের বৈশ্বিক অর্থনীতিতে প্রবেশের জন্য মধ্যবর্তী শক্তিশালী মাধ্যম প্রয়োজন হয় যার ওপর অংশগ্রহণকারীর নিরাপত্তাসহ নিজের রক্ষিত তথ্য দেখা থেকে মেধা সম্পদ এর নিরাপত্তা পর্যন্ত বহু বিষয় নির্ভর করে|দ্বিতীয় প্রজন্মের ব্লকচেইন প্রযুক্তি একক ব্যক্তির আধুনিক অদ্বিতীয় পরিচয় ও তথ্য সংরক্ষিত রাখার বিষয়টি বাস্তবায়িত করে এবং একটি নিরাপদ পথের সৃষ্টি করে যেন অর্থনৈতিক বণ্টনের আপেক্ষিক পরিবর্তন করে সামাজিক অসমতার সমস্যা দূরীভূত হয়|ব্লকচেইন ২.০-এর কাজ ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা চালিয়ে যাওয়ার জন্য একটি চেইনবহির্ভূত ওরাকল দরকার হয় যা বহিভূত লেনদেন বাস্তবায়ন করে যেন সময় ও বাজারের অবস্থা অনুযায়ী অর্থের সাথে ব্লকচেইনের মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সির সংমিশ্রণ ঘটানো যায়| ২০১৬ সালে রাশিয়ান ফেডারেশনের (এনএসডি) কেন্দ্রীয় সুরক্ষা ভান্ডার একটি পথপ্রদর্শক পরিকল্পনা ঘোষণা দেয় যা (এনএক্সটি) ব্লকচেইন ২.০ ব্যবস্থার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হবে যা ব্লকচেইন ভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় ভোট ব্যবস্থা নিরীক্ষণ করবে|আইবিএম সিঙ্গাপুরে একটি ব্লকচেইন সম্পৃক্ত গবেষণাকেন্দ্র খোলে ২০১৬ সালের জুলাই মাসে|অ্যাসেন্সার অনুযায়ী,আবিষ্কারের তথ্য প্রসারণ তত্ত্বের মাধ্যমে পরামর্শ করা হয়েছে যে,২০১৬ সালের অর্থসংক্রান্ত সেবামূলত প্রতিষ্ঠানে বিটকয়েনের লেনদেন ১৩.৫ শতাংশ যা পূর্ববর্তী বিভিন্ন ধরনের মুদ্রার লেনদেনের প্রাধমিক পর্যায়ে চলে গেছে|২০১৬ সালে কারখানা ও বাণিজ্যিক সংগঠনগুলো একত্রিত হয় বৈশ্বিক ব্লকচেইন ফোরাম গঠনের উদ্দেশ্যে যার সূচনা করে চেম্বার অব ডিজিটাল কমার্স| একটি ব্লকচেইন হলো কেন্দ্রিকতাবিহীন,বিভাজিত ও সাধারণ ডিজিটাল তথ্যভান্ডার যা অনেক কম্পিউটারের লেনদেন রেকর্ড করতে ব্যবহৃত হয় যেন রেকর্ড পরিবর্তন কোনোভাবেই ব্লকের পরিবর্তন এবং ফলস্বরূপ নেটওয়ার্কের বিশৃঙ্খলা ঘটানো ছাড়া সম্ভব না হয় |এটা ব্যবহারকারীদের লেনদেন ও তার সময়কালের তথ্য,সত্যতা যাচাই ও নিরীক্ষার সুযোগ দেয় অনেক সস্তায়| একটি ব্লকচেইন ডাটাবেজ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে স্বশাসিতভাবে একটি পেয়ার-টু-পেয়ার নেটওয়ার্ক এবং বিভাজিত কার্যকাল নির্ধারক ব্যবস্থা ব্যবহৃত হয়|
দ্বিতীয় প্রজন্মের ব্লকচেইন প্রযুক্তি একক ব্যক্তির কোন বিষয়টি বাস্তবায়িত করে?
{ "answer_start": [ 899, 899 ], "text": [ "আধুনিক অদ্বিতীয় পরিচয় ও তথ্য সংরক্ষিত রাখার বিষয়টি", "আধুনিক অদ্বিতীয় পরিচয় ও তথ্য সংরক্ষিত রাখার বিষয়টি" ] }
bn_wiki_0514_03
ব্লকচেইন ইতিহাস
ব্লকচেইন ২.০ একটি নতুন ব্যবস্থা নির্দেশ করে বিভাজিত ব্লকচেইন ডাটাবেস-এর|এটি প্রথম শুরু হয় ২০১৪ তে|অর্থনীতিবিদগণ ব্যখ্যা করেন যে এই দ্বিতীয় প্রজন্মের প্রোগ্রামিং উপযোগী ব্লকচেইন এমন প্রোগ্রামিং ভাষা নিয়ে আসছে যা ব্যবহারকারীদের আরো জটিল ও কার্যকর চুক্তি তৈরি করতে সুযোগ দিবে যেন আহ্বান বা অনুরোধ করলেই তাদের অর্থপ্রাপ্তি ঘটে অথবা সনদ স্থানান্তর ঘটে যেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে মালিকদের মধ্যে অর্থবণ্টন হয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ লাভ সীমায় পৌঁছলে| ব্লকচেইন ২.০ এর প্রযুক্তিগুলো সাধারণ লেনদেনের তুলনায় বেশিকিছু করে এবং মূল্য বা ডিজিটাল অর্থের লেনদেন কোনো প্রকার শক্তিশালী মধ্যবর্তী মাধ্যম ব্যতীত হয় যার জন্য তথ্য ও অর্থপ্রদানের প্রয়োজন পড়ে না|এর বহি:ভূত ব্যক্তিবর্গের বৈশ্বিক অর্থনীতিতে প্রবেশের জন্য মধ্যবর্তী শক্তিশালী মাধ্যম প্রয়োজন হয় যার ওপর অংশগ্রহণকারীর নিরাপত্তাসহ নিজের রক্ষিত তথ্য দেখা থেকে মেধা সম্পদ এর নিরাপত্তা পর্যন্ত বহু বিষয় নির্ভর করে|দ্বিতীয় প্রজন্মের ব্লকচেইন প্রযুক্তি একক ব্যক্তির আধুনিক অদ্বিতীয় পরিচয় ও তথ্য সংরক্ষিত রাখার বিষয়টি বাস্তবায়িত করে এবং একটি নিরাপদ পথের সৃষ্টি করে যেন অর্থনৈতিক বণ্টনের আপেক্ষিক পরিবর্তন করে সামাজিক অসমতার সমস্যা দূরীভূত হয়|ব্লকচেইন ২.০-এর কাজ ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা চালিয়ে যাওয়ার জন্য একটি চেইনবহির্ভূত ওরাকল দরকার হয় যা বহিভূত লেনদেন বাস্তবায়ন করে যেন সময় ও বাজারের অবস্থা অনুযায়ী অর্থের সাথে ব্লকচেইনের মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সির সংমিশ্রণ ঘটানো যায়| ২০১৬ সালে রাশিয়ান ফেডারেশনের (এনএসডি) কেন্দ্রীয় সুরক্ষা ভান্ডার একটি পথপ্রদর্শক পরিকল্পনা ঘোষণা দেয় যা (এনএক্সটি) ব্লকচেইন ২.০ ব্যবস্থার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হবে যা ব্লকচেইন ভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় ভোট ব্যবস্থা নিরীক্ষণ করবে|আইবিএম সিঙ্গাপুরে একটি ব্লকচেইন সম্পৃক্ত গবেষণাকেন্দ্র খোলে ২০১৬ সালের জুলাই মাসে|অ্যাসেন্সার অনুযায়ী,আবিষ্কারের তথ্য প্রসারণ তত্ত্বের মাধ্যমে পরামর্শ করা হয়েছে যে,২০১৬ সালের অর্থসংক্রান্ত সেবামূলত প্রতিষ্ঠানে বিটকয়েনের লেনদেন ১৩.৫ শতাংশ যা পূর্ববর্তী বিভিন্ন ধরনের মুদ্রার লেনদেনের প্রাধমিক পর্যায়ে চলে গেছে|২০১৬ সালে কারখানা ও বাণিজ্যিক সংগঠনগুলো একত্রিত হয় বৈশ্বিক ব্লকচেইন ফোরাম গঠনের উদ্দেশ্যে যার সূচনা করে চেম্বার অব ডিজিটাল কমার্স| একটি ব্লকচেইন হলো কেন্দ্রিকতাবিহীন,বিভাজিত ও সাধারণ ডিজিটাল তথ্যভান্ডার যা অনেক কম্পিউটারের লেনদেন রেকর্ড করতে ব্যবহৃত হয় যেন রেকর্ড পরিবর্তন কোনোভাবেই ব্লকের পরিবর্তন এবং ফলস্বরূপ নেটওয়ার্কের বিশৃঙ্খলা ঘটানো ছাড়া সম্ভব না হয় |এটা ব্যবহারকারীদের লেনদেন ও তার সময়কালের তথ্য,সত্যতা যাচাই ও নিরীক্ষার সুযোগ দেয় অনেক সস্তায়| একটি ব্লকচেইন ডাটাবেজ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে স্বশাসিতভাবে একটি পেয়ার-টু-পেয়ার নেটওয়ার্ক এবং বিভাজিত কার্যকাল নির্ধারক ব্যবস্থা ব্যবহৃত হয়|
২০১৬ সালের অর্থসংক্রান্ত সেবামূলত প্রতিষ্ঠানে বিটকয়েনের লেনদেন কত শতাংশ?
{ "answer_start": [ 1770, 1770 ], "text": [ "১৩.৫", "১৩.৫" ] }
bn_wiki_0514_04
ব্লকচেইন ইতিহাস
ব্লকচেইন ২.০ একটি নতুন ব্যবস্থা নির্দেশ করে বিভাজিত ব্লকচেইন ডাটাবেস-এর|এটি প্রথম শুরু হয় ২০১৪ তে|অর্থনীতিবিদগণ ব্যখ্যা করেন যে এই দ্বিতীয় প্রজন্মের প্রোগ্রামিং উপযোগী ব্লকচেইন এমন প্রোগ্রামিং ভাষা নিয়ে আসছে যা ব্যবহারকারীদের আরো জটিল ও কার্যকর চুক্তি তৈরি করতে সুযোগ দিবে যেন আহ্বান বা অনুরোধ করলেই তাদের অর্থপ্রাপ্তি ঘটে অথবা সনদ স্থানান্তর ঘটে যেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে মালিকদের মধ্যে অর্থবণ্টন হয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ লাভ সীমায় পৌঁছলে| ব্লকচেইন ২.০ এর প্রযুক্তিগুলো সাধারণ লেনদেনের তুলনায় বেশিকিছু করে এবং মূল্য বা ডিজিটাল অর্থের লেনদেন কোনো প্রকার শক্তিশালী মধ্যবর্তী মাধ্যম ব্যতীত হয় যার জন্য তথ্য ও অর্থপ্রদানের প্রয়োজন পড়ে না|এর বহি:ভূত ব্যক্তিবর্গের বৈশ্বিক অর্থনীতিতে প্রবেশের জন্য মধ্যবর্তী শক্তিশালী মাধ্যম প্রয়োজন হয় যার ওপর অংশগ্রহণকারীর নিরাপত্তাসহ নিজের রক্ষিত তথ্য দেখা থেকে মেধা সম্পদ এর নিরাপত্তা পর্যন্ত বহু বিষয় নির্ভর করে|দ্বিতীয় প্রজন্মের ব্লকচেইন প্রযুক্তি একক ব্যক্তির আধুনিক অদ্বিতীয় পরিচয় ও তথ্য সংরক্ষিত রাখার বিষয়টি বাস্তবায়িত করে এবং একটি নিরাপদ পথের সৃষ্টি করে যেন অর্থনৈতিক বণ্টনের আপেক্ষিক পরিবর্তন করে সামাজিক অসমতার সমস্যা দূরীভূত হয়|ব্লকচেইন ২.০-এর কাজ ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা চালিয়ে যাওয়ার জন্য একটি চেইনবহির্ভূত ওরাকল দরকার হয় যা বহিভূত লেনদেন বাস্তবায়ন করে যেন সময় ও বাজারের অবস্থা অনুযায়ী অর্থের সাথে ব্লকচেইনের মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সির সংমিশ্রণ ঘটানো যায়| ২০১৬ সালে রাশিয়ান ফেডারেশনের (এনএসডি) কেন্দ্রীয় সুরক্ষা ভান্ডার একটি পথপ্রদর্শক পরিকল্পনা ঘোষণা দেয় যা (এনএক্সটি) ব্লকচেইন ২.০ ব্যবস্থার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হবে যা ব্লকচেইন ভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় ভোট ব্যবস্থা নিরীক্ষণ করবে|আইবিএম সিঙ্গাপুরে একটি ব্লকচেইন সম্পৃক্ত গবেষণাকেন্দ্র খোলে ২০১৬ সালের জুলাই মাসে|অ্যাসেন্সার অনুযায়ী,আবিষ্কারের তথ্য প্রসারণ তত্ত্বের মাধ্যমে পরামর্শ করা হয়েছে যে,২০১৬ সালের অর্থসংক্রান্ত সেবামূলত প্রতিষ্ঠানে বিটকয়েনের লেনদেন ১৩.৫ শতাংশ যা পূর্ববর্তী বিভিন্ন ধরনের মুদ্রার লেনদেনের প্রাধমিক পর্যায়ে চলে গেছে|২০১৬ সালে কারখানা ও বাণিজ্যিক সংগঠনগুলো একত্রিত হয় বৈশ্বিক ব্লকচেইন ফোরাম গঠনের উদ্দেশ্যে যার সূচনা করে চেম্বার অব ডিজিটাল কমার্স| একটি ব্লকচেইন হলো কেন্দ্রিকতাবিহীন,বিভাজিত ও সাধারণ ডিজিটাল তথ্যভান্ডার যা অনেক কম্পিউটারের লেনদেন রেকর্ড করতে ব্যবহৃত হয় যেন রেকর্ড পরিবর্তন কোনোভাবেই ব্লকের পরিবর্তন এবং ফলস্বরূপ নেটওয়ার্কের বিশৃঙ্খলা ঘটানো ছাড়া সম্ভব না হয় |এটা ব্যবহারকারীদের লেনদেন ও তার সময়কালের তথ্য,সত্যতা যাচাই ও নিরীক্ষার সুযোগ দেয় অনেক সস্তায়| একটি ব্লকচেইন ডাটাবেজ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে স্বশাসিতভাবে একটি পেয়ার-টু-পেয়ার নেটওয়ার্ক এবং বিভাজিত কার্যকাল নির্ধারক ব্যবস্থা ব্যবহৃত হয়|
আইবিএম সিঙ্গাপুরে একটি ব্লকচেইন সম্পৃক্ত গবেষণাকেন্দ্র খোলে কত সালে?
{ "answer_start": [ 1316, 1316 ], "text": [ "২০১৬", "২০১৬" ] }
bn_wiki_0514_05
ব্লকচেইন ইতিহাস
ব্লকচেইন ২.০ একটি নতুন ব্যবস্থা নির্দেশ করে বিভাজিত ব্লকচেইন ডাটাবেস-এর|এটি প্রথম শুরু হয় ২০১৪ তে|অর্থনীতিবিদগণ ব্যখ্যা করেন যে এই দ্বিতীয় প্রজন্মের প্রোগ্রামিং উপযোগী ব্লকচেইন এমন প্রোগ্রামিং ভাষা নিয়ে আসছে যা ব্যবহারকারীদের আরো জটিল ও কার্যকর চুক্তি তৈরি করতে সুযোগ দিবে যেন আহ্বান বা অনুরোধ করলেই তাদের অর্থপ্রাপ্তি ঘটে অথবা সনদ স্থানান্তর ঘটে যেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে মালিকদের মধ্যে অর্থবণ্টন হয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ লাভ সীমায় পৌঁছলে| ব্লকচেইন ২.০ এর প্রযুক্তিগুলো সাধারণ লেনদেনের তুলনায় বেশিকিছু করে এবং মূল্য বা ডিজিটাল অর্থের লেনদেন কোনো প্রকার শক্তিশালী মধ্যবর্তী মাধ্যম ব্যতীত হয় যার জন্য তথ্য ও অর্থপ্রদানের প্রয়োজন পড়ে না|এর বহি:ভূত ব্যক্তিবর্গের বৈশ্বিক অর্থনীতিতে প্রবেশের জন্য মধ্যবর্তী শক্তিশালী মাধ্যম প্রয়োজন হয় যার ওপর অংশগ্রহণকারীর নিরাপত্তাসহ নিজের রক্ষিত তথ্য দেখা থেকে মেধা সম্পদ এর নিরাপত্তা পর্যন্ত বহু বিষয় নির্ভর করে|দ্বিতীয় প্রজন্মের ব্লকচেইন প্রযুক্তি একক ব্যক্তির আধুনিক অদ্বিতীয় পরিচয় ও তথ্য সংরক্ষিত রাখার বিষয়টি বাস্তবায়িত করে এবং একটি নিরাপদ পথের সৃষ্টি করে যেন অর্থনৈতিক বণ্টনের আপেক্ষিক পরিবর্তন করে সামাজিক অসমতার সমস্যা দূরীভূত হয়|ব্লকচেইন ২.০-এর কাজ ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা চালিয়ে যাওয়ার জন্য একটি চেইনবহির্ভূত ওরাকল দরকার হয় যা বহিভূত লেনদেন বাস্তবায়ন করে যেন সময় ও বাজারের অবস্থা অনুযায়ী অর্থের সাথে ব্লকচেইনের মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সির সংমিশ্রণ ঘটানো যায়| ২০১৬ সালে রাশিয়ান ফেডারেশনের (এনএসডি) কেন্দ্রীয় সুরক্ষা ভান্ডার একটি পথপ্রদর্শক পরিকল্পনা ঘোষণা দেয় যা (এনএক্সটি) ব্লকচেইন ২.০ ব্যবস্থার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হবে যা ব্লকচেইন ভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় ভোট ব্যবস্থা নিরীক্ষণ করবে|আইবিএম সিঙ্গাপুরে একটি ব্লকচেইন সম্পৃক্ত গবেষণাকেন্দ্র খোলে ২০১৬ সালের জুলাই মাসে|অ্যাসেন্সার অনুযায়ী,আবিষ্কারের তথ্য প্রসারণ তত্ত্বের মাধ্যমে পরামর্শ করা হয়েছে যে,২০১৬ সালের অর্থসংক্রান্ত সেবামূলত প্রতিষ্ঠানে বিটকয়েনের লেনদেন ১৩.৫ শতাংশ যা পূর্ববর্তী বিভিন্ন ধরনের মুদ্রার লেনদেনের প্রাধমিক পর্যায়ে চলে গেছে|২০১৬ সালে কারখানা ও বাণিজ্যিক সংগঠনগুলো একত্রিত হয় বৈশ্বিক ব্লকচেইন ফোরাম গঠনের উদ্দেশ্যে যার সূচনা করে চেম্বার অব ডিজিটাল কমার্স| একটি ব্লকচেইন হলো কেন্দ্রিকতাবিহীন,বিভাজিত ও সাধারণ ডিজিটাল তথ্যভান্ডার যা অনেক কম্পিউটারের লেনদেন রেকর্ড করতে ব্যবহৃত হয় যেন রেকর্ড পরিবর্তন কোনোভাবেই ব্লকের পরিবর্তন এবং ফলস্বরূপ নেটওয়ার্কের বিশৃঙ্খলা ঘটানো ছাড়া সম্ভব না হয় |এটা ব্যবহারকারীদের লেনদেন ও তার সময়কালের তথ্য,সত্যতা যাচাই ও নিরীক্ষার সুযোগ দেয় অনেক সস্তায়| একটি ব্লকচেইন ডাটাবেজ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে স্বশাসিতভাবে একটি পেয়ার-টু-পেয়ার নেটওয়ার্ক এবং বিভাজিত কার্যকাল নির্ধারক ব্যবস্থা ব্যবহৃত হয়|
ব্লক চেইনের ব্লক এর শিকল হলো ক্রমাগত বর্ধমান রেকর্ড তালিকা যা কিসের দ্বারা সংযুক্ত?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1426_01
ব্যষ্টিক অর্থনীতি
ব্যষ্টিক অর্থনীতি মূলত ব্যক্তি এবং ফার্ম এর অর্থনৈতিক আচরণ নিয়ে এবং তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক বাজার, বিরাজমান দুষ্প্রাপ্যতা ও সরকারি নিয়মাবলির মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে। ব্যষ্টিক অর্থনীতি হচ্ছে অর্থনীতির একটি শাখা যা ব্যক্তি, পরিবার ও ফার্ম কিভাবে বাজারে তাদের বণ্টনকৃত সীমিত সম্পদ নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তা নিয়ে আলোচনা করে। বাজার বলতে বোঝায় যেখানে দ্রব্য অথবা সেবাসমূহ কেনা-বেচা করা হয়। দ্রব্য অথবা সেবাসমূহের চাহিদা ও যোগান এইসব সিদ্ধান্ত ও আচরণের উপর কী-ভাবে প্রভাব ফেলে ব্যষ্টিক অর্থনীতি তা নিরীক্ষা করে। বাজারে অবশ্যই একটি দ্রব্য বিদ্যমান থাকবে। এই তত্ত্বে প্রতিটি উপাদানকে ক্রেতা সামগ্রিক চাহিদার পরিমাণকে বিবেচনা করে এবং বিক্রেতা সামগ্রিক যোগানের পরিমাণকে বিবেচনা করে। দাম ও চাহিদার উপর ভিত্তি করে বাজার ভারসাম্য পৌছে। বৃহৎ দৃষ্টিতে একে চাহিদা এবং যোগানের বিশ্লেষণ বলা হয়। বাজার কাঠামো যেমন পূর্ণ প্রতিযোগিতা এবং একচেটিয়া বাজার আচরণ ও অর্থনৈতিক ইফিসিয়েন্সি এর জন্য বাধাস্বরূপ। সাধারণ অনুমিত শর্ত থেকে যখন বিশ্লেষণ আরম্ভ হয় এবং বাজারের আন্যান্য আচরণ অপরিবর্তিত থাকে, তাকে আংশিক ভারসাম্য বিশ্লেষণ বলা হয়। সাধারণ ভারসাম্য তত্ত্বে বিভিন্ন বাজারের পরিবর্তন এবং সকল বাজারের সামগ্রিক পরিবর্তন এবং ভারসাম্যের বিপরীতে তাদের গতিবিধি ও আন্তঃসম্পর্ক বিবেচনা করা হয়।
ব্যষ্টিক অর্থনীতি বলতে কী বুঝায়?
{ "answer_start": [ 189, 189 ], "text": [ "অর্থনীতির একটি শাখা যা ব্যক্তি, পরিবার ও ফার্ম কিভাবে বাজারে তাদের বণ্টনকৃত সীমিত সম্পদ নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তা নিয়ে আলোচনা করে", "অর্থনীতির একটি শাখা যা ব্যক্তি, পরিবার ও ফার্ম কিভাবে বাজারে তাদের বণ্টনকৃত সীমিত সম্পদ নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তা নিয়ে আলোচনা করে" ] }
bn_wiki_1426_03
ব্যষ্টিক অর্থনীতি
ব্যষ্টিক অর্থনীতি মূলত ব্যক্তি এবং ফার্ম এর অর্থনৈতিক আচরণ নিয়ে এবং তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক বাজার, বিরাজমান দুষ্প্রাপ্যতা ও সরকারি নিয়মাবলির মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে। ব্যষ্টিক অর্থনীতি হচ্ছে অর্থনীতির একটি শাখা যা ব্যক্তি, পরিবার ও ফার্ম কিভাবে বাজারে তাদের বণ্টনকৃত সীমিত সম্পদ নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তা নিয়ে আলোচনা করে। বাজার বলতে বোঝায় যেখানে দ্রব্য অথবা সেবাসমূহ কেনা-বেচা করা হয়। দ্রব্য অথবা সেবাসমূহের চাহিদা ও যোগান এইসব সিদ্ধান্ত ও আচরণের উপর কী-ভাবে প্রভাব ফেলে ব্যষ্টিক অর্থনীতি তা নিরীক্ষা করে। বাজারে অবশ্যই একটি দ্রব্য বিদ্যমান থাকবে। এই তত্ত্বে প্রতিটি উপাদানকে ক্রেতা সামগ্রিক চাহিদার পরিমাণকে বিবেচনা করে এবং বিক্রেতা সামগ্রিক যোগানের পরিমাণকে বিবেচনা করে। দাম ও চাহিদার উপর ভিত্তি করে বাজার ভারসাম্য পৌছে। বৃহৎ দৃষ্টিতে একে চাহিদা এবং যোগানের বিশ্লেষণ বলা হয়। বাজার কাঠামো যেমন পূর্ণ প্রতিযোগিতা এবং একচেটিয়া বাজার আচরণ ও অর্থনৈতিক ইফিসিয়েন্সি এর জন্য বাধাস্বরূপ। সাধারণ অনুমিত শর্ত থেকে যখন বিশ্লেষণ আরম্ভ হয় এবং বাজারের আন্যান্য আচরণ অপরিবর্তিত থাকে, তাকে আংশিক ভারসাম্য বিশ্লেষণ বলা হয়। সাধারণ ভারসাম্য তত্ত্বে বিভিন্ন বাজারের পরিবর্তন এবং সকল বাজারের সামগ্রিক পরিবর্তন এবং ভারসাম্যের বিপরীতে তাদের গতিবিধি ও আন্তঃসম্পর্ক বিবেচনা করা হয়।
বাজার বলতে কী বোঝায়?
{ "answer_start": [ 342, 342 ], "text": [ "যেখানে দ্রব্য অথবা সেবাসমূহ কেনা-বেচা করা হয়", "যেখানে দ্রব্য অথবা সেবাসমূহ কেনা-বেচা করা হয়" ] }
bn_wiki_0052_02
জামাল নজরুল ইসলাম
জামাল নজরুল ইসলাম (২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৯ - ১৬ মার্চ ২০১৩) বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও বিশ্বতত্ত্ববিদ। তিনি মহাবিশ্বের উদ্ভব ও পরিণতি বিষয়ে মৌলিক গবেষণার জন্য বিশেষভাবে খ্যাত। ১৯৮৩ সালে কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস কর্তৃক প্রকাশিত “দি আল্টিমেট ফেইট অফ দি ইউনিভার্স” তার একটি সুবিখ্যাত গবেষণা গ্রন্থ। অধ্যাপক ইসলাম মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ সেন্টার ফর ম্যাথমেটিকাল অ্যান্ড ফিজিকাল সায়েন্সের গবেষক এবং চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর একজন সিন্ডিকেট সদস্য ছিলেন। ২০১৩ সালের ১৬ মার্চ তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
জামাল নজরুল ইসলাম কোন বিষয়ে মৌলিক গবেষণার জন্য বিশেষভাবে খ্যাত?
{ "answer_start": [ 145, 145 ], "text": [ "মহাবিশ্বের উদ্ভব ও পরিণতি", "মহাবিশ্বের উদ্ভব ও পরিণতি বিষয়ে" ] }
bn_wiki_1224_01
বিরাটনগর পাটকল ধর্মঘট
বিরাটনগর পাটকল ধর্মঘট (মাজদুর হরতাল) হলো ১৯৪৭ সালে নেপালের বিরাটনগরে সংঘটিত বিরাটনগর পাটকল লিমিটেড এর শ্রমিকদের একটি ধর্মঘট। এটি প্রথমে শ্রমিক অধিকার নিয়ে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে শুরু হয় কিন্তু, ধীরে ধীরে এটি একটি শাসক বিরোধী দেশব্যাপী আন্দোলনে পরিণত হয়। পাটকলটির শ্রমিকদের মতে, সেখানে শ্রমিকদের কোনো অধিকার ছিল না এবং পাটকলের মালিকরা তাদের শ্রমকে উপেক্ষা করতেন। সেখানকার বসবাসের অবস্থাও অনেক খারাপ ছিল। শ্রমিকদের থাকার স্থানগুলোতে পানির ব্যবস্থা ছিল না। এটি নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে, কিছু মানুষ সেখানে শ্রমিকদের উপর শোষণ করছিল। ১৯৪৭ সালের মার্চ মাসের ৪ তারিখে, গিরিজা প্রসাদ কোইরালা, তারিনী প্রসাদ কোইরালা, মন মোহন অধিকারী এবং যুবরাজ অধিকারী এর পাটকলটির কর্মচারী হিসেবে নেতৃত্বে এই ধর্মঘট শুধুমাত্র শ্রমিক অধিকার সংক্রান্ত দাবি নিয়ে শুরু হয়। কিন্তু পরবর্তীতে রাজনৈতিক বাণিজ্য সংঘ অধিকারও দাবি করা হয়। নেপালি কংগ্রেস বিরাটনগরের এই ধর্মঘটকে সমর্থন করে। মার্চ মাসের ৫ তারিখে, বিশ্বেশ্বরপ্রসাদ কোইরালা তার সমর্থকদের সাথে এই ধর্মঘটে যোগ দেন, যার ফলে এই ধর্মঘট আরও বড় হয়। রানা শাসকগোষ্ঠীর শাসকেরা ধর্মঘটটি থামাতে সৈন্য বাহিনী প্রেরণ করেন। এই বাহিনী বিরাটনগর পৌছে ধর্মঘটের নেতাদের গ্রেপ্তার করলে ধর্মঘটটির সমাপ্তি ঘটে। নেতাদের মধ্যে কয়েকজন ভারতে পালিয়ে যায়। নেপালি কংগ্রেস-এর ছয় নেতাকে (গিরিজা প্রসাদ কোইরালা তারিনী প্রসাদ কোইরালা, মন মোহন অধিকারী, যুবরাজ অধিকারী, বিশ্বেশ্বরপ্রসাদ কোইরালা এবং গেহেন্দ্রহারী শরমা) কাঠমান্ডুতে কারাবন্দি হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয়। নেপালী কংগ্রেস ভারতের যোগবনীতে একটি সংবাদ সম্মেলন করে এবং দেশব্যাপী সত্যাগ্রহ বা আইন অমান্য আন্দোলন শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়, যার ফলে, রাষ্ট্রব্যাপী রানা রাজগোষ্ঠী বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়।
বিরাটনগর পাটকল ধর্মঘট কী?
{ "answer_start": [ 51, 51 ], "text": [ "নেপালের বিরাটনগরে সংঘটিত বিরাটনগর পাটকল লিমিটেড এর শ্রমিকদের একটি ধর্মঘট", "নেপালের বিরাটনগরে সংঘটিত বিরাটনগর পাটকল লিমিটেড এর শ্রমিকদের একটি ধর্মঘট" ] }
bn_wiki_1224_02
বিরাটনগর পাটকল ধর্মঘট
বিরাটনগর পাটকল ধর্মঘট (মাজদুর হরতাল) হলো ১৯৪৭ সালে নেপালের বিরাটনগরে সংঘটিত বিরাটনগর পাটকল লিমিটেড এর শ্রমিকদের একটি ধর্মঘট। এটি প্রথমে শ্রমিক অধিকার নিয়ে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে শুরু হয় কিন্তু, ধীরে ধীরে এটি একটি শাসক বিরোধী দেশব্যাপী আন্দোলনে পরিণত হয়। পাটকলটির শ্রমিকদের মতে, সেখানে শ্রমিকদের কোনো অধিকার ছিল না এবং পাটকলের মালিকরা তাদের শ্রমকে উপেক্ষা করতেন। সেখানকার বসবাসের অবস্থাও অনেক খারাপ ছিল। শ্রমিকদের থাকার স্থানগুলোতে পানির ব্যবস্থা ছিল না। এটি নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে, কিছু মানুষ সেখানে শ্রমিকদের উপর শোষণ করছিল। ১৯৪৭ সালের মার্চ মাসের ৪ তারিখে, গিরিজা প্রসাদ কোইরালা, তারিনী প্রসাদ কোইরালা, মন মোহন অধিকারী এবং যুবরাজ অধিকারী এর পাটকলটির কর্মচারী হিসেবে নেতৃত্বে এই ধর্মঘট শুধুমাত্র শ্রমিক অধিকার সংক্রান্ত দাবি নিয়ে শুরু হয়। কিন্তু পরবর্তীতে রাজনৈতিক বাণিজ্য সংঘ অধিকারও দাবি করা হয়। নেপালি কংগ্রেস বিরাটনগরের এই ধর্মঘটকে সমর্থন করে। মার্চ মাসের ৫ তারিখে, বিশ্বেশ্বরপ্রসাদ কোইরালা তার সমর্থকদের সাথে এই ধর্মঘটে যোগ দেন, যার ফলে এই ধর্মঘট আরও বড় হয়। রানা শাসকগোষ্ঠীর শাসকেরা ধর্মঘটটি থামাতে সৈন্য বাহিনী প্রেরণ করেন। এই বাহিনী বিরাটনগর পৌছে ধর্মঘটের নেতাদের গ্রেপ্তার করলে ধর্মঘটটির সমাপ্তি ঘটে। নেতাদের মধ্যে কয়েকজন ভারতে পালিয়ে যায়। নেপালি কংগ্রেস-এর ছয় নেতাকে (গিরিজা প্রসাদ কোইরালা তারিনী প্রসাদ কোইরালা, মন মোহন অধিকারী, যুবরাজ অধিকারী, বিশ্বেশ্বরপ্রসাদ কোইরালা এবং গেহেন্দ্রহারী শরমা) কাঠমান্ডুতে কারাবন্দি হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয়। নেপালী কংগ্রেস ভারতের যোগবনীতে একটি সংবাদ সম্মেলন করে এবং দেশব্যাপী সত্যাগ্রহ বা আইন অমান্য আন্দোলন শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়, যার ফলে, রাষ্ট্রব্যাপী রানা রাজগোষ্ঠী বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়।
বিরাটনগর পাটকল ধর্মঘ কত সালে হয়েছিল?
{ "answer_start": [ 41, 41 ], "text": [ "১৯৪৭", "১৯৪৭" ] }
bn_wiki_1224_03
বিরাটনগর পাটকল ধর্মঘট
বিরাটনগর পাটকল ধর্মঘট (মাজদুর হরতাল) হলো ১৯৪৭ সালে নেপালের বিরাটনগরে সংঘটিত বিরাটনগর পাটকল লিমিটেড এর শ্রমিকদের একটি ধর্মঘট। এটি প্রথমে শ্রমিক অধিকার নিয়ে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে শুরু হয় কিন্তু, ধীরে ধীরে এটি একটি শাসক বিরোধী দেশব্যাপী আন্দোলনে পরিণত হয়। পাটকলটির শ্রমিকদের মতে, সেখানে শ্রমিকদের কোনো অধিকার ছিল না এবং পাটকলের মালিকরা তাদের শ্রমকে উপেক্ষা করতেন। সেখানকার বসবাসের অবস্থাও অনেক খারাপ ছিল। শ্রমিকদের থাকার স্থানগুলোতে পানির ব্যবস্থা ছিল না। এটি নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে, কিছু মানুষ সেখানে শ্রমিকদের উপর শোষণ করছিল। ১৯৪৭ সালের মার্চ মাসের ৪ তারিখে, গিরিজা প্রসাদ কোইরালা, তারিনী প্রসাদ কোইরালা, মন মোহন অধিকারী এবং যুবরাজ অধিকারী এর পাটকলটির কর্মচারী হিসেবে নেতৃত্বে এই ধর্মঘট শুধুমাত্র শ্রমিক অধিকার সংক্রান্ত দাবি নিয়ে শুরু হয়। কিন্তু পরবর্তীতে রাজনৈতিক বাণিজ্য সংঘ অধিকারও দাবি করা হয়। নেপালি কংগ্রেস বিরাটনগরের এই ধর্মঘটকে সমর্থন করে। মার্চ মাসের ৫ তারিখে, বিশ্বেশ্বরপ্রসাদ কোইরালা তার সমর্থকদের সাথে এই ধর্মঘটে যোগ দেন, যার ফলে এই ধর্মঘট আরও বড় হয়। রানা শাসকগোষ্ঠীর শাসকেরা ধর্মঘটটি থামাতে সৈন্য বাহিনী প্রেরণ করেন। এই বাহিনী বিরাটনগর পৌছে ধর্মঘটের নেতাদের গ্রেপ্তার করলে ধর্মঘটটির সমাপ্তি ঘটে। নেতাদের মধ্যে কয়েকজন ভারতে পালিয়ে যায়। নেপালি কংগ্রেস-এর ছয় নেতাকে (গিরিজা প্রসাদ কোইরালা তারিনী প্রসাদ কোইরালা, মন মোহন অধিকারী, যুবরাজ অধিকারী, বিশ্বেশ্বরপ্রসাদ কোইরালা এবং গেহেন্দ্রহারী শরমা) কাঠমান্ডুতে কারাবন্দি হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয়। নেপালী কংগ্রেস ভারতের যোগবনীতে একটি সংবাদ সম্মেলন করে এবং দেশব্যাপী সত্যাগ্রহ বা আইন অমান্য আন্দোলন শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়, যার ফলে, রাষ্ট্রব্যাপী রানা রাজগোষ্ঠী বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়।
কোন কংগ্রেস বিরাটনগরের এই ধর্মঘটকে সমর্থন করেছিল?
{ "answer_start": [ 804, 804 ], "text": [ "নেপালি কংগ্রেস", "নেপালি কংগ্রেস" ] }
bn_wiki_1224_04
বিরাটনগর পাটকল ধর্মঘট
বিরাটনগর পাটকল ধর্মঘট (মাজদুর হরতাল) হলো ১৯৪৭ সালে নেপালের বিরাটনগরে সংঘটিত বিরাটনগর পাটকল লিমিটেড এর শ্রমিকদের একটি ধর্মঘট। এটি প্রথমে শ্রমিক অধিকার নিয়ে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে শুরু হয় কিন্তু, ধীরে ধীরে এটি একটি শাসক বিরোধী দেশব্যাপী আন্দোলনে পরিণত হয়। পাটকলটির শ্রমিকদের মতে, সেখানে শ্রমিকদের কোনো অধিকার ছিল না এবং পাটকলের মালিকরা তাদের শ্রমকে উপেক্ষা করতেন। সেখানকার বসবাসের অবস্থাও অনেক খারাপ ছিল। শ্রমিকদের থাকার স্থানগুলোতে পানির ব্যবস্থা ছিল না। এটি নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে, কিছু মানুষ সেখানে শ্রমিকদের উপর শোষণ করছিল। ১৯৪৭ সালের মার্চ মাসের ৪ তারিখে, গিরিজা প্রসাদ কোইরালা, তারিনী প্রসাদ কোইরালা, মন মোহন অধিকারী এবং যুবরাজ অধিকারী এর পাটকলটির কর্মচারী হিসেবে নেতৃত্বে এই ধর্মঘট শুধুমাত্র শ্রমিক অধিকার সংক্রান্ত দাবি নিয়ে শুরু হয়। কিন্তু পরবর্তীতে রাজনৈতিক বাণিজ্য সংঘ অধিকারও দাবি করা হয়। নেপালি কংগ্রেস বিরাটনগরের এই ধর্মঘটকে সমর্থন করে। মার্চ মাসের ৫ তারিখে, বিশ্বেশ্বরপ্রসাদ কোইরালা তার সমর্থকদের সাথে এই ধর্মঘটে যোগ দেন, যার ফলে এই ধর্মঘট আরও বড় হয়। রানা শাসকগোষ্ঠীর শাসকেরা ধর্মঘটটি থামাতে সৈন্য বাহিনী প্রেরণ করেন। এই বাহিনী বিরাটনগর পৌছে ধর্মঘটের নেতাদের গ্রেপ্তার করলে ধর্মঘটটির সমাপ্তি ঘটে। নেতাদের মধ্যে কয়েকজন ভারতে পালিয়ে যায়। নেপালি কংগ্রেস-এর ছয় নেতাকে (গিরিজা প্রসাদ কোইরালা তারিনী প্রসাদ কোইরালা, মন মোহন অধিকারী, যুবরাজ অধিকারী, বিশ্বেশ্বরপ্রসাদ কোইরালা এবং গেহেন্দ্রহারী শরমা) কাঠমান্ডুতে কারাবন্দি হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয়। নেপালী কংগ্রেস ভারতের যোগবনীতে একটি সংবাদ সম্মেলন করে এবং দেশব্যাপী সত্যাগ্রহ বা আইন অমান্য আন্দোলন শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়, যার ফলে, রাষ্ট্রব্যাপী রানা রাজগোষ্ঠী বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়।
কোথায় হাজার হাজার মানুষ রানা রাজগোষ্ঠী বিরোধী আন্দোলনে যোগ দেয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1224_05
বিরাটনগর পাটকল ধর্মঘট
বিরাটনগর পাটকল ধর্মঘট (মাজদুর হরতাল) হলো ১৯৪৭ সালে নেপালের বিরাটনগরে সংঘটিত বিরাটনগর পাটকল লিমিটেড এর শ্রমিকদের একটি ধর্মঘট। এটি প্রথমে শ্রমিক অধিকার নিয়ে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে শুরু হয় কিন্তু, ধীরে ধীরে এটি একটি শাসক বিরোধী দেশব্যাপী আন্দোলনে পরিণত হয়। পাটকলটির শ্রমিকদের মতে, সেখানে শ্রমিকদের কোনো অধিকার ছিল না এবং পাটকলের মালিকরা তাদের শ্রমকে উপেক্ষা করতেন। সেখানকার বসবাসের অবস্থাও অনেক খারাপ ছিল। শ্রমিকদের থাকার স্থানগুলোতে পানির ব্যবস্থা ছিল না। এটি নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে, কিছু মানুষ সেখানে শ্রমিকদের উপর শোষণ করছিল। ১৯৪৭ সালের মার্চ মাসের ৪ তারিখে, গিরিজা প্রসাদ কোইরালা, তারিনী প্রসাদ কোইরালা, মন মোহন অধিকারী এবং যুবরাজ অধিকারী এর পাটকলটির কর্মচারী হিসেবে নেতৃত্বে এই ধর্মঘট শুধুমাত্র শ্রমিক অধিকার সংক্রান্ত দাবি নিয়ে শুরু হয়। কিন্তু পরবর্তীতে রাজনৈতিক বাণিজ্য সংঘ অধিকারও দাবি করা হয়। নেপালি কংগ্রেস বিরাটনগরের এই ধর্মঘটকে সমর্থন করে। মার্চ মাসের ৫ তারিখে, বিশ্বেশ্বরপ্রসাদ কোইরালা তার সমর্থকদের সাথে এই ধর্মঘটে যোগ দেন, যার ফলে এই ধর্মঘট আরও বড় হয়। রানা শাসকগোষ্ঠীর শাসকেরা ধর্মঘটটি থামাতে সৈন্য বাহিনী প্রেরণ করেন। এই বাহিনী বিরাটনগর পৌছে ধর্মঘটের নেতাদের গ্রেপ্তার করলে ধর্মঘটটির সমাপ্তি ঘটে। নেতাদের মধ্যে কয়েকজন ভারতে পালিয়ে যায়। নেপালি কংগ্রেস-এর ছয় নেতাকে (গিরিজা প্রসাদ কোইরালা তারিনী প্রসাদ কোইরালা, মন মোহন অধিকারী, যুবরাজ অধিকারী, বিশ্বেশ্বরপ্রসাদ কোইরালা এবং গেহেন্দ্রহারী শরমা) কাঠমান্ডুতে কারাবন্দি হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয়। নেপালী কংগ্রেস ভারতের যোগবনীতে একটি সংবাদ সম্মেলন করে এবং দেশব্যাপী সত্যাগ্রহ বা আইন অমান্য আন্দোলন শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়, যার ফলে, রাষ্ট্রব্যাপী রানা রাজগোষ্ঠী বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়।
কত সালে গ্রেপ্তারকৃত ব্যাক্তিদের মুক্তি দেওয়া হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0296_01
ভুটান এয়ারলাইন্স
তাশি এয়ার প্রাইভেট লিমিটেড বা ভুটান এয়ারলাইনস ভুটানের প্রথম বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ভারত থেকে থাইল্যান্ড যাত্রার মাধ্যমে সেবা দান শুরু করেন ভুটান এয়ারলাইন্স। ২০১২ সালের জুন পর্যন্ত বিমানের দায়িত্ব পালন করেন জাকার এবং ট্র্যাশিগাং শহর ভুটান থেকে, বিলম্বিত যাত্রা বৃদ্ধির কারণে আর্থিক ক্ষতির পূরণের জন্য ভুটান সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তির মাধ্যমে ভুটান এয়ারলাইনে একটি পূর্ণ সময়সূচী শুরু হয়েছে। ভুটান এয়ারলাইন্স তাশি বিমান হিসেবে পরিচিত ২০১১ সালের ৪ ডিসেম্বর এই এয়ারলাইন্স চালু হয়। ভুটান এয়ারলাইন্স তাশি গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠা। বাথ্যালাঠ্যাং থেকে ওয়ানফুলা ফ্লাইটের মাধ্যমে ২০১১ সালের ১৮ ডিসেম্বর ভুটান এয়ারলাইন শুরু করেন। মাত্র ছয় মাস পরে ভুটানের সরকার ভুটান এয়ারলাইন্সের অনুমতি স্থগিত করে তখন ভুটান এয়ারলাইন্স অভ্যন্তরীণএয়ার ফ্লাইট পরিচালনা করে। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ভারত থেকে থাইল্যান্ড যাত্রার মাধ্যমে পুনরায় সেবা দান শুরু করে ভুটান এয়ারলাইন্স। ভুটান এয়ারলাইন্সের প্রধান প্রয়োজনীয়তা ছিল কলকাতা থেকে পারো এবং পারো থেকে কলকাতায় এক যাত্রায় গমন করতে পারে যেহেতু এই রাস্তার ভেতরে আর কোন অবকাঠামোগত কোন সুযোগ সুবিধা ছিল না, ছিল না নতুন করে তেল নেয়ার ব্যবস্থা। তাই দ্বিতীয় বার পুনরায় অনুমতি পাওয়ার পার পারো থেকে ভারত ফ্লাইট শুরু করে।
ভুটানের প্রথম বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থার নাম কী?
{ "answer_start": [ 0, 209 ], "text": [ "তাশি এয়ার প্রাইভেট লিমিটেড বা ভুটান এয়ারলাইনস", "ভুটান এয়ারলাইন্স" ] }
bn_wiki_0296_02
ভুটান এয়ারলাইন্স
তাশি এয়ার প্রাইভেট লিমিটেড বা ভুটান এয়ারলাইনস ভুটানের প্রথম বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ভারত থেকে থাইল্যান্ড যাত্রার মাধ্যমে সেবা দান শুরু করেন ভুটান এয়ারলাইন্স। ২০১২ সালের জুন পর্যন্ত বিমানের দায়িত্ব পালন করেন জাকার এবং ট্র্যাশিগাং শহর ভুটান থেকে, বিলম্বিত যাত্রা বৃদ্ধির কারণে আর্থিক ক্ষতির পূরণের জন্য ভুটান সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তির মাধ্যমে ভুটান এয়ারলাইনে একটি পূর্ণ সময়সূচী শুরু হয়েছে। ভুটান এয়ারলাইন্স তাশি বিমান হিসেবে পরিচিত ২০১১ সালের ৪ ডিসেম্বর এই এয়ারলাইন্স চালু হয়। ভুটান এয়ারলাইন্স তাশি গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠা। বাথ্যালাঠ্যাং থেকে ওয়ানফুলা ফ্লাইটের মাধ্যমে ২০১১ সালের ১৮ ডিসেম্বর ভুটান এয়ারলাইন শুরু করেন। মাত্র ছয় মাস পরে ভুটানের সরকার ভুটান এয়ারলাইন্সের অনুমতি স্থগিত করে তখন ভুটান এয়ারলাইন্স অভ্যন্তরীণএয়ার ফ্লাইট পরিচালনা করে। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ভারত থেকে থাইল্যান্ড যাত্রার মাধ্যমে পুনরায় সেবা দান শুরু করে ভুটান এয়ারলাইন্স। ভুটান এয়ারলাইন্সের প্রধান প্রয়োজনীয়তা ছিল কলকাতা থেকে পারো এবং পারো থেকে কলকাতায় এক যাত্রায় গমন করতে পারে যেহেতু এই রাস্তার ভেতরে আর কোন অবকাঠামোগত কোন সুযোগ সুবিধা ছিল না, ছিল না নতুন করে তেল নেয়ার ব্যবস্থা। তাই দ্বিতীয় বার পুনরায় অনুমতি পাওয়ার পার পারো থেকে ভারত ফ্লাইট শুরু করে।
ভুটান এয়ারলাইন্স কত সালে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ভারত থেকে থাইল্যান্ড যাত্রার মাধ্যমে সেবা দান শুরু করে?
{ "answer_start": [ 92, 92 ], "text": [ "২০১৩", "২০১৩" ] }
bn_wiki_0296_03
ভুটান এয়ারলাইন্স
তাশি এয়ার প্রাইভেট লিমিটেড বা ভুটান এয়ারলাইনস ভুটানের প্রথম বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ভারত থেকে থাইল্যান্ড যাত্রার মাধ্যমে সেবা দান শুরু করেন ভুটান এয়ারলাইন্স। ২০১২ সালের জুন পর্যন্ত বিমানের দায়িত্ব পালন করেন জাকার এবং ট্র্যাশিগাং শহর ভুটান থেকে, বিলম্বিত যাত্রা বৃদ্ধির কারণে আর্থিক ক্ষতির পূরণের জন্য ভুটান সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তির মাধ্যমে ভুটান এয়ারলাইনে একটি পূর্ণ সময়সূচী শুরু হয়েছে। ভুটান এয়ারলাইন্স তাশি বিমান হিসেবে পরিচিত ২০১১ সালের ৪ ডিসেম্বর এই এয়ারলাইন্স চালু হয়। ভুটান এয়ারলাইন্স তাশি গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠা। বাথ্যালাঠ্যাং থেকে ওয়ানফুলা ফ্লাইটের মাধ্যমে ২০১১ সালের ১৮ ডিসেম্বর ভুটান এয়ারলাইন শুরু করেন। মাত্র ছয় মাস পরে ভুটানের সরকার ভুটান এয়ারলাইন্সের অনুমতি স্থগিত করে তখন ভুটান এয়ারলাইন্স অভ্যন্তরীণএয়ার ফ্লাইট পরিচালনা করে। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ভারত থেকে থাইল্যান্ড যাত্রার মাধ্যমে পুনরায় সেবা দান শুরু করে ভুটান এয়ারলাইন্স। ভুটান এয়ারলাইন্সের প্রধান প্রয়োজনীয়তা ছিল কলকাতা থেকে পারো এবং পারো থেকে কলকাতায় এক যাত্রায় গমন করতে পারে যেহেতু এই রাস্তার ভেতরে আর কোন অবকাঠামোগত কোন সুযোগ সুবিধা ছিল না, ছিল না নতুন করে তেল নেয়ার ব্যবস্থা। তাই দ্বিতীয় বার পুনরায় অনুমতি পাওয়ার পার পারো থেকে ভারত ফ্লাইট শুরু করে।
ভুটান এয়ারলাইনস আর কি নামে পরিচিত?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "তাশি এয়ার প্রাইভেট লিমিটেড", "তাশি এয়ার প্রাইভেট লিমিটেড" ] }
bn_wiki_0296_04
ভুটান এয়ারলাইন্স
তাশি এয়ার প্রাইভেট লিমিটেড বা ভুটান এয়ারলাইনস ভুটানের প্রথম বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ভারত থেকে থাইল্যান্ড যাত্রার মাধ্যমে সেবা দান শুরু করেন ভুটান এয়ারলাইন্স। ২০১২ সালের জুন পর্যন্ত বিমানের দায়িত্ব পালন করেন জাকার এবং ট্র্যাশিগাং শহর ভুটান থেকে, বিলম্বিত যাত্রা বৃদ্ধির কারণে আর্থিক ক্ষতির পূরণের জন্য ভুটান সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তির মাধ্যমে ভুটান এয়ারলাইনে একটি পূর্ণ সময়সূচী শুরু হয়েছে। ভুটান এয়ারলাইন্স তাশি বিমান হিসেবে পরিচিত ২০১১ সালের ৪ ডিসেম্বর এই এয়ারলাইন্স চালু হয়। ভুটান এয়ারলাইন্স তাশি গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠা। বাথ্যালাঠ্যাং থেকে ওয়ানফুলা ফ্লাইটের মাধ্যমে ২০১১ সালের ১৮ ডিসেম্বর ভুটান এয়ারলাইন শুরু করেন। মাত্র ছয় মাস পরে ভুটানের সরকার ভুটান এয়ারলাইন্সের অনুমতি স্থগিত করে তখন ভুটান এয়ারলাইন্স অভ্যন্তরীণএয়ার ফ্লাইট পরিচালনা করে। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ভারত থেকে থাইল্যান্ড যাত্রার মাধ্যমে পুনরায় সেবা দান শুরু করে ভুটান এয়ারলাইন্স। ভুটান এয়ারলাইন্সের প্রধান প্রয়োজনীয়তা ছিল কলকাতা থেকে পারো এবং পারো থেকে কলকাতায় এক যাত্রায় গমন করতে পারে যেহেতু এই রাস্তার ভেতরে আর কোন অবকাঠামোগত কোন সুযোগ সুবিধা ছিল না, ছিল না নতুন করে তেল নেয়ার ব্যবস্থা। তাই দ্বিতীয় বার পুনরায় অনুমতি পাওয়ার পার পারো থেকে ভারত ফ্লাইট শুরু করে।
ভুটান এয়ারলাইন্সের প্রধান কার্যালয় কোথায় অবস্থিত?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0296_05
ভুটান এয়ারলাইন্স
তাশি এয়ার প্রাইভেট লিমিটেড বা ভুটান এয়ারলাইনস ভুটানের প্রথম বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ভারত থেকে থাইল্যান্ড যাত্রার মাধ্যমে সেবা দান শুরু করেন ভুটান এয়ারলাইন্স। ২০১২ সালের জুন পর্যন্ত বিমানের দায়িত্ব পালন করেন জাকার এবং ট্র্যাশিগাং শহর ভুটান থেকে, বিলম্বিত যাত্রা বৃদ্ধির কারণে আর্থিক ক্ষতির পূরণের জন্য ভুটান সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তির মাধ্যমে ভুটান এয়ারলাইনে একটি পূর্ণ সময়সূচী শুরু হয়েছে। ভুটান এয়ারলাইন্স তাশি বিমান হিসেবে পরিচিত ২০১১ সালের ৪ ডিসেম্বর এই এয়ারলাইন্স চালু হয়। ভুটান এয়ারলাইন্স তাশি গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠা। বাথ্যালাঠ্যাং থেকে ওয়ানফুলা ফ্লাইটের মাধ্যমে ২০১১ সালের ১৮ ডিসেম্বর ভুটান এয়ারলাইন শুরু করেন। মাত্র ছয় মাস পরে ভুটানের সরকার ভুটান এয়ারলাইন্সের অনুমতি স্থগিত করে তখন ভুটান এয়ারলাইন্স অভ্যন্তরীণএয়ার ফ্লাইট পরিচালনা করে। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে ভারত থেকে থাইল্যান্ড যাত্রার মাধ্যমে পুনরায় সেবা দান শুরু করে ভুটান এয়ারলাইন্স। ভুটান এয়ারলাইন্সের প্রধান প্রয়োজনীয়তা ছিল কলকাতা থেকে পারো এবং পারো থেকে কলকাতায় এক যাত্রায় গমন করতে পারে যেহেতু এই রাস্তার ভেতরে আর কোন অবকাঠামোগত কোন সুযোগ সুবিধা ছিল না, ছিল না নতুন করে তেল নেয়ার ব্যবস্থা। তাই দ্বিতীয় বার পুনরায় অনুমতি পাওয়ার পার পারো থেকে ভারত ফ্লাইট শুরু করে।
ভুটান এয়ারলাইনস বহর কোন বিমান নিয়ে গঠিত ?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1989_01
জীবগোষ্ঠী
মানব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ হল মানুষের জনসংখ্যার বৃদ্ধির হারকে পরিবর্তন করার অনুশীলন। ঐতিহাসিকভাবে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সীমাবদ্ধ করার লক্ষ্যে মানব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ কার্যকর করা হয়েছে। ১৯৫০ থেকে ১৯৮০র দশকের সময়কালে, বিশ্বব্যাপী জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে উদ্বেগ এবং দারিদ্র্যের উপর এর প্রভাব, পরিবেশগত অবক্ষয় এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারকে কমানোর প্রচেষ্টা হয়েছিল। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে এমন কিছু বিষয় জড়িত রাখা যেতে পারে যাতে মানুষের জীবন উন্নত করে তাদের প্রজননের ওপর আরও বেশি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। অনেক দেশে বিভিন্ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, বিশেষত উল্লেখযোগ্যভাবে, পরিবারে বাধ্যতামূলকভাবে এক-শিশু- এই নীতি অনুসারে চীনা সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ১৯৭০ এর দশকে, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের সমর্থক এবং মহিলা স্বাস্থ্য কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। এই স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রজননের অধিকারকে মানবাধিকার বলে চিহ্নিত করে আন্দোলন করেছিলেন। ১৯৮০ এর দশকের গোড়ার দিকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের কেন্দ্রবিন্দু সংকীর্ণ হয়ে আসে, যার ফলে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ নীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনা হয়।
মানুষের জনসংখ্যার বৃদ্ধির হারকে পরিবর্তন করার অনুশীলন কী?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "মানব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ", "মানব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ" ] }
bn_wiki_1989_04
জীবগোষ্ঠী
মানব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ হল মানুষের জনসংখ্যার বৃদ্ধির হারকে পরিবর্তন করার অনুশীলন। ঐতিহাসিকভাবে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সীমাবদ্ধ করার লক্ষ্যে মানব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ কার্যকর করা হয়েছে। ১৯৫০ থেকে ১৯৮০র দশকের সময়কালে, বিশ্বব্যাপী জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে উদ্বেগ এবং দারিদ্র্যের উপর এর প্রভাব, পরিবেশগত অবক্ষয় এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারকে কমানোর প্রচেষ্টা হয়েছিল। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে এমন কিছু বিষয় জড়িত রাখা যেতে পারে যাতে মানুষের জীবন উন্নত করে তাদের প্রজননের ওপর আরও বেশি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। অনেক দেশে বিভিন্ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, বিশেষত উল্লেখযোগ্যভাবে, পরিবারে বাধ্যতামূলকভাবে এক-শিশু- এই নীতি অনুসারে চীনা সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ১৯৭০ এর দশকে, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের সমর্থক এবং মহিলা স্বাস্থ্য কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। এই স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রজননের অধিকারকে মানবাধিকার বলে চিহ্নিত করে আন্দোলন করেছিলেন। ১৯৮০ এর দশকের গোড়ার দিকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের কেন্দ্রবিন্দু সংকীর্ণ হয়ে আসে, যার ফলে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ নীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনা হয়।
কত দশকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের সমর্থক এবং মহিলা স্বাস্থ্য কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়?
{ "answer_start": [ 673, 673 ], "text": [ "১৯৭০ ", "১৯৭০ " ] }
bn_wiki_1989_05
জীবগোষ্ঠী
মানব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ হল মানুষের জনসংখ্যার বৃদ্ধির হারকে পরিবর্তন করার অনুশীলন। ঐতিহাসিকভাবে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সীমাবদ্ধ করার লক্ষ্যে মানব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ কার্যকর করা হয়েছে। ১৯৫০ থেকে ১৯৮০র দশকের সময়কালে, বিশ্বব্যাপী জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে উদ্বেগ এবং দারিদ্র্যের উপর এর প্রভাব, পরিবেশগত অবক্ষয় এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারকে কমানোর প্রচেষ্টা হয়েছিল। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে এমন কিছু বিষয় জড়িত রাখা যেতে পারে যাতে মানুষের জীবন উন্নত করে তাদের প্রজননের ওপর আরও বেশি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। অনেক দেশে বিভিন্ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, বিশেষত উল্লেখযোগ্যভাবে, পরিবারে বাধ্যতামূলকভাবে এক-শিশু- এই নীতি অনুসারে চীনা সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ১৯৭০ এর দশকে, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের সমর্থক এবং মহিলা স্বাস্থ্য কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। এই স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রজননের অধিকারকে মানবাধিকার বলে চিহ্নিত করে আন্দোলন করেছিলেন। ১৯৮০ এর দশকের গোড়ার দিকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের কেন্দ্রবিন্দু সংকীর্ণ হয়ে আসে, যার ফলে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ নীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনা হয়।
স্বাস্থ্যকর্মীরা কোন অধিকারকে মানবাধিকার বলে চিহ্নিত করে আন্দোলন করেছিলেন?
{ "answer_start": [ 793, 793 ], "text": [ "প্রজননের অধিকার", "প্রজননের অধিকার" ] }
bn_wiki_2806_01
ভ্লাদিমির পুতিন
ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ পুতিন (জন্ম: ৭ অক্টোবর, ১৯৫২) লেনিনগ্রাদে জন্মগ্রহণকারী রুশ প্রজাতন্ত্র বা রাশিয়ার অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি ২য় মেয়াদে ৭ মে, ২০১২ তারিখ থেকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে ক্ষমতাসীন। এর পূর্বে ২০০০ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০০ ও ২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশ পরিচালনা করেছেন। এছাড়াও, ২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত তিনি ইউনাইটেড রাশিয়া দলের সভাপতি এবং রাশিয়া ও বেলারুশের মন্ত্রীসভার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। পুতিন ১৯৬০-১৯৬৮ সালের মধ্যে প্রাইমারি স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। ১৯৬০ সালে তিনি লেনিনগ্রাদে স্কুল নং-১৯৩ এ ভর্তি হন। এরপর সেখান থেকে অষ্টম গ্রেডের পর তিনি স্কুল নং-২৮১ তে হাই স্কুলে ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯৭০ সালে পড়া শেষ করেন। ১৯৭০ সালে পুতিন লেনিনগ্রাদ স্টেট ইউনিভার্সিটিতে আইন বিভাগে ভর্তি হন এবং ১৯৭৫ সালে ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৮০ সালের শুরুর দিকে পুতিন মস্কোর কজিবি স্কুল নং-১ এ পড়াশোনা করেন। ৩১ ডিসেম্বর, ১৯৯৯ সালে পুতিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে রুশ প্রজাতন্ত্রের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বরিস ইয়েলৎসিন আকস্মিকভাবে পদত্যাগ গ্রহণ করার প্রেক্ষাপটেই তার এই দায়িত্বভার গ্রহণ। ২০০০ সালে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি জয়লাভ করেন। ২০০৪ সালে পুতিন ২য় মেয়াদে পুনরায় রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। তার এ মেয়াদ শেষ হয় ৭ মে, ২০০৮ সালে। কিন্তু সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতাজনিত কারণে পুতিন ধারাবাহিকভাবে ৩য় মেয়াদের জন্য রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। পরবর্তীতে ২০০৮ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তার উত্তরসূরী হিসেবে দিমিত্রি মেদভেদেভ বিজয় লাভ করেন। এতে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দিমিত্রি মেদভেদেভ রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ভ্লাদিমির পুতিনকে মনোনীত করেন। অতঃপর ৮ মে, ২০০৮ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দাপ্তরিক দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সেপ্টেম্বর, ২০১১ সালে পুতিন আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেন যে, তিনি ৩য় মেয়াদের জন্য নতুন করে ২০১২ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।২০১২ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি ৩য় মেয়াদে জয়লাভ করেন। তার এ মেয়াদকাল ৬ বছর।
ভ্লাদিমির পুতিন কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
{ "answer_start": [ 54, 54 ], "text": [ "লেনিনগ্রাদে", "লেনিনগ্রাদে" ] }
bn_wiki_2806_02
ভ্লাদিমির পুতিন
ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ পুতিন (জন্ম: ৭ অক্টোবর, ১৯৫২) লেনিনগ্রাদে জন্মগ্রহণকারী রুশ প্রজাতন্ত্র বা রাশিয়ার অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি ২য় মেয়াদে ৭ মে, ২০১২ তারিখ থেকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে ক্ষমতাসীন। এর পূর্বে ২০০০ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০০ ও ২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশ পরিচালনা করেছেন। এছাড়াও, ২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত তিনি ইউনাইটেড রাশিয়া দলের সভাপতি এবং রাশিয়া ও বেলারুশের মন্ত্রীসভার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। পুতিন ১৯৬০-১৯৬৮ সালের মধ্যে প্রাইমারি স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। ১৯৬০ সালে তিনি লেনিনগ্রাদে স্কুল নং-১৯৩ এ ভর্তি হন। এরপর সেখান থেকে অষ্টম গ্রেডের পর তিনি স্কুল নং-২৮১ তে হাই স্কুলে ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯৭০ সালে পড়া শেষ করেন। ১৯৭০ সালে পুতিন লেনিনগ্রাদ স্টেট ইউনিভার্সিটিতে আইন বিভাগে ভর্তি হন এবং ১৯৭৫ সালে ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৮০ সালের শুরুর দিকে পুতিন মস্কোর কজিবি স্কুল নং-১ এ পড়াশোনা করেন। ৩১ ডিসেম্বর, ১৯৯৯ সালে পুতিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে রুশ প্রজাতন্ত্রের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বরিস ইয়েলৎসিন আকস্মিকভাবে পদত্যাগ গ্রহণ করার প্রেক্ষাপটেই তার এই দায়িত্বভার গ্রহণ। ২০০০ সালে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি জয়লাভ করেন। ২০০৪ সালে পুতিন ২য় মেয়াদে পুনরায় রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। তার এ মেয়াদ শেষ হয় ৭ মে, ২০০৮ সালে। কিন্তু সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতাজনিত কারণে পুতিন ধারাবাহিকভাবে ৩য় মেয়াদের জন্য রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। পরবর্তীতে ২০০৮ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তার উত্তরসূরী হিসেবে দিমিত্রি মেদভেদেভ বিজয় লাভ করেন। এতে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দিমিত্রি মেদভেদেভ রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ভ্লাদিমির পুতিনকে মনোনীত করেন। অতঃপর ৮ মে, ২০০৮ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দাপ্তরিক দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সেপ্টেম্বর, ২০১১ সালে পুতিন আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেন যে, তিনি ৩য় মেয়াদের জন্য নতুন করে ২০১২ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।২০১২ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি ৩য় মেয়াদে জয়লাভ করেন। তার এ মেয়াদকাল ৬ বছর।
ভ্লাদিমির পুতিন কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন?
{ "answer_start": [ 214, 214 ], "text": [ "২০০০ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত", "২০০০ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত" ] }
bn_wiki_2806_04
ভ্লাদিমির পুতিন
ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ পুতিন (জন্ম: ৭ অক্টোবর, ১৯৫২) লেনিনগ্রাদে জন্মগ্রহণকারী রুশ প্রজাতন্ত্র বা রাশিয়ার অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি ২য় মেয়াদে ৭ মে, ২০১২ তারিখ থেকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে ক্ষমতাসীন। এর পূর্বে ২০০০ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০০ ও ২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশ পরিচালনা করেছেন। এছাড়াও, ২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত তিনি ইউনাইটেড রাশিয়া দলের সভাপতি এবং রাশিয়া ও বেলারুশের মন্ত্রীসভার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। পুতিন ১৯৬০-১৯৬৮ সালের মধ্যে প্রাইমারি স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। ১৯৬০ সালে তিনি লেনিনগ্রাদে স্কুল নং-১৯৩ এ ভর্তি হন। এরপর সেখান থেকে অষ্টম গ্রেডের পর তিনি স্কুল নং-২৮১ তে হাই স্কুলে ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯৭০ সালে পড়া শেষ করেন। ১৯৭০ সালে পুতিন লেনিনগ্রাদ স্টেট ইউনিভার্সিটিতে আইন বিভাগে ভর্তি হন এবং ১৯৭৫ সালে ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৮০ সালের শুরুর দিকে পুতিন মস্কোর কজিবি স্কুল নং-১ এ পড়াশোনা করেন। ৩১ ডিসেম্বর, ১৯৯৯ সালে পুতিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে রুশ প্রজাতন্ত্রের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বরিস ইয়েলৎসিন আকস্মিকভাবে পদত্যাগ গ্রহণ করার প্রেক্ষাপটেই তার এই দায়িত্বভার গ্রহণ। ২০০০ সালে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি জয়লাভ করেন। ২০০৪ সালে পুতিন ২য় মেয়াদে পুনরায় রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। তার এ মেয়াদ শেষ হয় ৭ মে, ২০০৮ সালে। কিন্তু সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতাজনিত কারণে পুতিন ধারাবাহিকভাবে ৩য় মেয়াদের জন্য রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। পরবর্তীতে ২০০৮ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তার উত্তরসূরী হিসেবে দিমিত্রি মেদভেদেভ বিজয় লাভ করেন। এতে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দিমিত্রি মেদভেদেভ রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ভ্লাদিমির পুতিনকে মনোনীত করেন। অতঃপর ৮ মে, ২০০৮ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দাপ্তরিক দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সেপ্টেম্বর, ২০১১ সালে পুতিন আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেন যে, তিনি ৩য় মেয়াদের জন্য নতুন করে ২০১২ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।২০১২ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি ৩য় মেয়াদে জয়লাভ করেন। তার এ মেয়াদকাল ৬ বছর।
ভ্লাদিমির পুতিন এর পূর্বসূরী কে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2296_01
বাণিজ্যিক নাম (প্রকাশনী)
কোনও গ্রন্থ প্রকাশনীর বাণিজ্যিক নাম বলতে প্রকাশনীটি যে নামের অধীনে কোনও গ্রন্থ বা রচনাকর্ম প্রকাশ করে, অর্থাৎ যে নামটি গ্রন্থের মলাটে বা ভেতরে মুদ্রিত হয়, তাকে বোঝায়। একটিমাত্র প্রকাশনী একাধিক বাণিজ্যিক নামের অধীনে প্রকাশনা করতে পারে। এক্ষেত্রে বাজারের ভিন্ন ভিন্ন খণ্ডাংশের তথা ভিন্ন ভিন্ন ভোক্তাশ্রেণীর কাছে বিপণনের উদ্দেশ্যে প্রায়শই একেকটি বাণিজ্যিক নামকে মার্কার মতো ব্যবহার করা হয়। প্রকাশনীর বাণিজ্যিক নামের সাধারণত একটি সুসংজ্ঞায়িত লক্ষ্য থাকে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে বৃহত্তর কোনও প্রকাশনী অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্রতর কোনও প্রকাশনীকে কিনে নিলে ক্ষুদ্রতর প্রকাশনীগুলির নামগুলিকে বাণিজ্যিক নাম হিসেবে রেখে দেওয়া হয়। যেমন নিউইয়র্কভিত্তিক প্রকাশনী ভাইকিং প্রেস ১৯২৫ সালে একটি স্বতন্ত্র প্রকাশনী হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও ১৯৭৫ সাল থেকে এটি পেঙ্গুইন গ্রুপ নামক প্রকাশনী সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। তবে এটি এখন পেঙ্গুইনের অধীনস্থ একটি বাণিজ্যিক নাম, যার লক্ষ্য "কঠোরভাবে সীমিত একটি তালিকার উন্নত বাস্তব তথ্যভিত্তিক রচনাবলি (নন-ফিকশন), যেমন আত্মজীবনী, ইতিহাস ও সমসাময়িক ঘটনাবলির উপরে লিখিত রচনা এবং ক্ষণস্থায়ী আগ্রহের জনপ্রিয় কল্পসাহিত্যের বদলে দীর্ঘস্থায়ী গুরুত্বের কল্পসাহিত্য প্রকাশ করা।" ইংরেজিভাষী পরিমণ্ডলে প্রকাশনীর বাণিজ্যিক নামকে ইমপ্রিন্ট বলা হয়ে থাকে।
কোনও গ্রন্থ প্রকাশনীর বাণিজ্যিক নাম বলতে কী বোঝায়?
{ "answer_start": [ 41, 41 ], "text": [ "প্রকাশনীটি যে নামের অধীনে কোনও গ্রন্থ বা রচনাকর্ম প্রকাশ করে, অর্থাৎ যে নামটি গ্রন্থের মলাটে বা ভেতরে মুদ্রিত হয়, তাকে", "প্রকাশনীটি যে নামের অধীনে কোনও গ্রন্থ বা রচনাকর্ম প্রকাশ করে, অর্থাৎ যে নামটি গ্রন্থের মলাটে বা ভেতরে মুদ্রিত হয়, তাকে" ] }
bn_wiki_2296_04
বাণিজ্যিক নাম (প্রকাশনী)
কোনও গ্রন্থ প্রকাশনীর বাণিজ্যিক নাম বলতে প্রকাশনীটি যে নামের অধীনে কোনও গ্রন্থ বা রচনাকর্ম প্রকাশ করে, অর্থাৎ যে নামটি গ্রন্থের মলাটে বা ভেতরে মুদ্রিত হয়, তাকে বোঝায়। একটিমাত্র প্রকাশনী একাধিক বাণিজ্যিক নামের অধীনে প্রকাশনা করতে পারে। এক্ষেত্রে বাজারের ভিন্ন ভিন্ন খণ্ডাংশের তথা ভিন্ন ভিন্ন ভোক্তাশ্রেণীর কাছে বিপণনের উদ্দেশ্যে প্রায়শই একেকটি বাণিজ্যিক নামকে মার্কার মতো ব্যবহার করা হয়। প্রকাশনীর বাণিজ্যিক নামের সাধারণত একটি সুসংজ্ঞায়িত লক্ষ্য থাকে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে বৃহত্তর কোনও প্রকাশনী অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্রতর কোনও প্রকাশনীকে কিনে নিলে ক্ষুদ্রতর প্রকাশনীগুলির নামগুলিকে বাণিজ্যিক নাম হিসেবে রেখে দেওয়া হয়। যেমন নিউইয়র্কভিত্তিক প্রকাশনী ভাইকিং প্রেস ১৯২৫ সালে একটি স্বতন্ত্র প্রকাশনী হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও ১৯৭৫ সাল থেকে এটি পেঙ্গুইন গ্রুপ নামক প্রকাশনী সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। তবে এটি এখন পেঙ্গুইনের অধীনস্থ একটি বাণিজ্যিক নাম, যার লক্ষ্য "কঠোরভাবে সীমিত একটি তালিকার উন্নত বাস্তব তথ্যভিত্তিক রচনাবলি (নন-ফিকশন), যেমন আত্মজীবনী, ইতিহাস ও সমসাময়িক ঘটনাবলির উপরে লিখিত রচনা এবং ক্ষণস্থায়ী আগ্রহের জনপ্রিয় কল্পসাহিত্যের বদলে দীর্ঘস্থায়ী গুরুত্বের কল্পসাহিত্য প্রকাশ করা।" ইংরেজিভাষী পরিমণ্ডলে প্রকাশনীর বাণিজ্যিক নামকে ইমপ্রিন্ট বলা হয়ে থাকে।
ভাইকিং প্রেসের লক্ষ্য কী?
{ "answer_start": [ 873, 873 ], "text": [ "কঠোরভাবে সীমিত একটি তালিকার উন্নত বাস্তব তথ্যভিত্তিক রচনাবলি (নন-ফিকশন), যেমন আত্মজীবনী, ইতিহাস ও সমসাময়িক ঘটনাবলির উপরে লিখিত রচনা এবং ক্ষণস্থায়ী আগ্রহের জনপ্রিয় কল্পসাহিত্যের বদলে দীর্ঘস্থায়ী গুরুত্বের কল্পসাহিত্য প্রকাশ করা", "কঠোরভাবে সীমিত একটি তালিকার উন্নত বাস্তব তথ্যভিত্তিক রচনাবলি (নন-ফিকশন), যেমন আত্মজীবনী, ইতিহাস ও সমসাময়িক ঘটনাবলির উপরে লিখিত রচনা এবং ক্ষণস্থায়ী আগ্রহের জনপ্রিয় কল্পসাহিত্যের বদলে দীর্ঘস্থায়ী গুরুত্বের কল্পসাহিত্য প্রকাশ করা" ] }
bn_wiki_2296_05
বাণিজ্যিক নাম (প্রকাশনী)
কোনও গ্রন্থ প্রকাশনীর বাণিজ্যিক নাম বলতে প্রকাশনীটি যে নামের অধীনে কোনও গ্রন্থ বা রচনাকর্ম প্রকাশ করে, অর্থাৎ যে নামটি গ্রন্থের মলাটে বা ভেতরে মুদ্রিত হয়, তাকে বোঝায়। একটিমাত্র প্রকাশনী একাধিক বাণিজ্যিক নামের অধীনে প্রকাশনা করতে পারে। এক্ষেত্রে বাজারের ভিন্ন ভিন্ন খণ্ডাংশের তথা ভিন্ন ভিন্ন ভোক্তাশ্রেণীর কাছে বিপণনের উদ্দেশ্যে প্রায়শই একেকটি বাণিজ্যিক নামকে মার্কার মতো ব্যবহার করা হয়। প্রকাশনীর বাণিজ্যিক নামের সাধারণত একটি সুসংজ্ঞায়িত লক্ষ্য থাকে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে বৃহত্তর কোনও প্রকাশনী অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্রতর কোনও প্রকাশনীকে কিনে নিলে ক্ষুদ্রতর প্রকাশনীগুলির নামগুলিকে বাণিজ্যিক নাম হিসেবে রেখে দেওয়া হয়। যেমন নিউইয়র্কভিত্তিক প্রকাশনী ভাইকিং প্রেস ১৯২৫ সালে একটি স্বতন্ত্র প্রকাশনী হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও ১৯৭৫ সাল থেকে এটি পেঙ্গুইন গ্রুপ নামক প্রকাশনী সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। তবে এটি এখন পেঙ্গুইনের অধীনস্থ একটি বাণিজ্যিক নাম, যার লক্ষ্য "কঠোরভাবে সীমিত একটি তালিকার উন্নত বাস্তব তথ্যভিত্তিক রচনাবলি (নন-ফিকশন), যেমন আত্মজীবনী, ইতিহাস ও সমসাময়িক ঘটনাবলির উপরে লিখিত রচনা এবং ক্ষণস্থায়ী আগ্রহের জনপ্রিয় কল্পসাহিত্যের বদলে দীর্ঘস্থায়ী গুরুত্বের কল্পসাহিত্য প্রকাশ করা।" ইংরেজিভাষী পরিমণ্ডলে প্রকাশনীর বাণিজ্যিক নামকে ইমপ্রিন্ট বলা হয়ে থাকে।
কত সাল থেকে এটি পেঙ্গুইন গ্রুপ নামক প্রকাশনী সংস্থার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়?
{ "answer_start": [ 720, 720 ], "text": [ "১৯৭৫", "১৯৭৫" ] }
bn_wiki_0638_01
অপারেটিং সিস্টেম
অপারেটিং সিস্টেম হলো একটি সিস্টেম সফটওয়্যার যা কম্পিউটার ও সফটওয়্যার এবং কম্পিউটার প্রোগ্রামের জন্যে সাধারণ সেবা সরবরাহ করে। অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটার ও ব্যহারকারীদের ইনপুট নেয় এবং বিভিন্ন টাস্ক ও কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ সিস্টেম সম্পদগুলি বণ্টন ও ব্যবস্থাপনা করে ব্যবহারকারী ও অন্যান্য প্রোগ্রামকে সেবা প্রদান করে। মেমরি বণ্টন ও নিয়ন্ত্রণ, সিস্টেম অণুরোধগুলির অগ্রাধিকার নির্ণয়, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ, কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ও ফাইল সিস্টেম ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি অপারেটিং সিস্টেমের কাজ। উইন্ডোজ, উবুন্টু, আইওএস, ক্রোম ওএস, ম্যাক ওএস ও অ্যান্ড্রয়েড প্রচলিত কয়েকটি অপারেটিং সিস্টেম। অপারেটিং সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামগুলি চালাবার জন্য পরিবেশ তৈরি করে। ব্যবহারকারীর কাছে অপারেটিং সিস্টেমের সবচেয়ে দৃশ্যমান রূপ হল কম্পিউটারের ব্যবহারকারী ইন্টারফেস। সাধারণ উদ্দেশ্যের জন্য নির্মিত ডেস্কটপ অপারেটিং সিস্টেমগুলির মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকারীটির নাম হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, যা বিশ্ব বাজারের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ দখল করে আছে। অ্যাপল কোম্পানির ম্যাকওএস প্রায় ১৮% এবং লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের বিভিন্ন প্রকার প্রায় ২% ডেস্কটপ কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়। মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমগুলির মধ্যে (যার মধ্যে বুদ্ধিমান মুঠোফোন বা স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট কম্পিউটার অন্তর্ভুক্ত) গুগল কোম্পানির অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের বাজারাংশ ২০২০ সালের জুলাই মাসের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী ৮৭% ছিল। এর বিপরীতে অ্যাপল কোম্পানির আইওএস অপারেটিং সিস্টেমটির বাজারাংশ ছিল ১৩%। লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের বিভিন্ন বিতরণগুলি সার্ভার ও সুপারকম্পিউটার খাতে আধিপত্য বিস্তার করেছে। এছাড়া বিশেষায়িত শ্রেণীর তথা বিশেষ উদ্দেশ্যের অপারেটিং সিস্টেমেরও (যেমন গ্রথিত ও বাস্তব-সময় ব্যবস্থাসমূহ) অনেক প্রয়োগ আছে। কিছু অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটারে সংস্থাপন বা ইনস্টল করতে হয়। আবার কিছু কিছু অপারেটিং সিস্টেম ক্রয়কৃত কম্পিউটারে পূর্ব-সংস্থাপিত হয়ে থাকতে পারে। আবার কিছু কিছু অপারেটিং সিস্টেম অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ মাধ্যম যেমন লাইভ সিডি বা ফ্ল্যাশ মেমরি থেকে সরাসরি চালানো সম্ভব।
অপারেটিং সিস্টেম কী?
{ "answer_start": [ 20, 20 ], "text": [ " একটি সিস্টেম সফটওয়্যার যা কম্পিউটার ও সফটওয়্যার এবং কম্পিউটার প্রোগ্রামের জন্যে সাধারণ সেবা সরবরাহ করে", " একটি সিস্টেম সফটওয়্যার যা কম্পিউটার ও সফটওয়্যার এবং কম্পিউটার প্রোগ্রামের জন্যে সাধারণ সেবা সরবরাহ করে" ] }
bn_wiki_0638_04
অপারেটিং সিস্টেম
অপারেটিং সিস্টেম হলো একটি সিস্টেম সফটওয়্যার যা কম্পিউটার ও সফটওয়্যার এবং কম্পিউটার প্রোগ্রামের জন্যে সাধারণ সেবা সরবরাহ করে। অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটার ও ব্যহারকারীদের ইনপুট নেয় এবং বিভিন্ন টাস্ক ও কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ সিস্টেম সম্পদগুলি বণ্টন ও ব্যবস্থাপনা করে ব্যবহারকারী ও অন্যান্য প্রোগ্রামকে সেবা প্রদান করে। মেমরি বণ্টন ও নিয়ন্ত্রণ, সিস্টেম অণুরোধগুলির অগ্রাধিকার নির্ণয়, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ, কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ও ফাইল সিস্টেম ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি অপারেটিং সিস্টেমের কাজ। উইন্ডোজ, উবুন্টু, আইওএস, ক্রোম ওএস, ম্যাক ওএস ও অ্যান্ড্রয়েড প্রচলিত কয়েকটি অপারেটিং সিস্টেম। অপারেটিং সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামগুলি চালাবার জন্য পরিবেশ তৈরি করে। ব্যবহারকারীর কাছে অপারেটিং সিস্টেমের সবচেয়ে দৃশ্যমান রূপ হল কম্পিউটারের ব্যবহারকারী ইন্টারফেস। সাধারণ উদ্দেশ্যের জন্য নির্মিত ডেস্কটপ অপারেটিং সিস্টেমগুলির মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকারীটির নাম হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, যা বিশ্ব বাজারের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ দখল করে আছে। অ্যাপল কোম্পানির ম্যাকওএস প্রায় ১৮% এবং লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের বিভিন্ন প্রকার প্রায় ২% ডেস্কটপ কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়। মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমগুলির মধ্যে (যার মধ্যে বুদ্ধিমান মুঠোফোন বা স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট কম্পিউটার অন্তর্ভুক্ত) গুগল কোম্পানির অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের বাজারাংশ ২০২০ সালের জুলাই মাসের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী ৮৭% ছিল। এর বিপরীতে অ্যাপল কোম্পানির আইওএস অপারেটিং সিস্টেমটির বাজারাংশ ছিল ১৩%। লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের বিভিন্ন বিতরণগুলি সার্ভার ও সুপারকম্পিউটার খাতে আধিপত্য বিস্তার করেছে। এছাড়া বিশেষায়িত শ্রেণীর তথা বিশেষ উদ্দেশ্যের অপারেটিং সিস্টেমেরও (যেমন গ্রথিত ও বাস্তব-সময় ব্যবস্থাসমূহ) অনেক প্রয়োগ আছে। কিছু অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটারে সংস্থাপন বা ইনস্টল করতে হয়। আবার কিছু কিছু অপারেটিং সিস্টেম ক্রয়কৃত কম্পিউটারে পূর্ব-সংস্থাপিত হয়ে থাকতে পারে। আবার কিছু কিছু অপারেটিং সিস্টেম অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ মাধ্যম যেমন লাইভ সিডি বা ফ্ল্যাশ মেমরি থেকে সরাসরি চালানো সম্ভব।
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ বিশ্ব বাজারের প্রায় কত অংশ দখল করে আছে?
{ "answer_start": [ 906, 906 ], "text": [ " তিন-চতুর্থাংশ", " তিন-চতুর্থাংশ" ] }
bn_wiki_0638_05
অপারেটিং সিস্টেম
অপারেটিং সিস্টেম হলো একটি সিস্টেম সফটওয়্যার যা কম্পিউটার ও সফটওয়্যার এবং কম্পিউটার প্রোগ্রামের জন্যে সাধারণ সেবা সরবরাহ করে। অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটার ও ব্যহারকারীদের ইনপুট নেয় এবং বিভিন্ন টাস্ক ও কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ সিস্টেম সম্পদগুলি বণ্টন ও ব্যবস্থাপনা করে ব্যবহারকারী ও অন্যান্য প্রোগ্রামকে সেবা প্রদান করে। মেমরি বণ্টন ও নিয়ন্ত্রণ, সিস্টেম অণুরোধগুলির অগ্রাধিকার নির্ণয়, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ, কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ও ফাইল সিস্টেম ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি অপারেটিং সিস্টেমের কাজ। উইন্ডোজ, উবুন্টু, আইওএস, ক্রোম ওএস, ম্যাক ওএস ও অ্যান্ড্রয়েড প্রচলিত কয়েকটি অপারেটিং সিস্টেম। অপারেটিং সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামগুলি চালাবার জন্য পরিবেশ তৈরি করে। ব্যবহারকারীর কাছে অপারেটিং সিস্টেমের সবচেয়ে দৃশ্যমান রূপ হল কম্পিউটারের ব্যবহারকারী ইন্টারফেস। সাধারণ উদ্দেশ্যের জন্য নির্মিত ডেস্কটপ অপারেটিং সিস্টেমগুলির মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকারীটির নাম হল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, যা বিশ্ব বাজারের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ দখল করে আছে। অ্যাপল কোম্পানির ম্যাকওএস প্রায় ১৮% এবং লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের বিভিন্ন প্রকার প্রায় ২% ডেস্কটপ কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়। মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমগুলির মধ্যে (যার মধ্যে বুদ্ধিমান মুঠোফোন বা স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট কম্পিউটার অন্তর্ভুক্ত) গুগল কোম্পানির অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের বাজারাংশ ২০২০ সালের জুলাই মাসের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী ৮৭% ছিল। এর বিপরীতে অ্যাপল কোম্পানির আইওএস অপারেটিং সিস্টেমটির বাজারাংশ ছিল ১৩%। লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের বিভিন্ন বিতরণগুলি সার্ভার ও সুপারকম্পিউটার খাতে আধিপত্য বিস্তার করেছে। এছাড়া বিশেষায়িত শ্রেণীর তথা বিশেষ উদ্দেশ্যের অপারেটিং সিস্টেমেরও (যেমন গ্রথিত ও বাস্তব-সময় ব্যবস্থাসমূহ) অনেক প্রয়োগ আছে। কিছু অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটারে সংস্থাপন বা ইনস্টল করতে হয়। আবার কিছু কিছু অপারেটিং সিস্টেম ক্রয়কৃত কম্পিউটারে পূর্ব-সংস্থাপিত হয়ে থাকতে পারে। আবার কিছু কিছু অপারেটিং সিস্টেম অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ মাধ্যম যেমন লাইভ সিডি বা ফ্ল্যাশ মেমরি থেকে সরাসরি চালানো সম্ভব।
সিপিইউ সর্বাধিক দক্ষভাবে ব্যবহার করার জন্য আধুনিক অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে কী ব্যবহার করা হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }