id
stringlengths 15
15
| title
stringlengths 2
1.44k
| context
stringlengths 179
4.78k
| question
stringlengths 6
207
| answers
dict |
---|---|---|---|---|
bn_wiki_0720_03 | তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল | ইলেকট্রনিক প্রকৌশল প্রধানত ইলেকট্রনিক বর্তনীর নকশা প্রণয়ন এবং পরীক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়। ইলেকট্রনিক বর্তনী সাধারণত রোধক, ধারক, ইন্ডাক্টর, ডায়োড প্রভৃতি দ্বারা কোন নির্দিষ্ট কার্যক্রম সম্পাদন করার জন্য তৈরি করা হয়। বেতার যন্ত্রের টিউনার যেটি শুধুমাত্র আকাংক্ষিত বেতার স্টেশন ছাড়া অন্য গুলোকে বাতিল করতে সাহায্য করে, ইলেকট্রনিক বর্তনীর একটি উদাহরণ। পাশে আরেকটি উদাহরনের ছবি দেওয়া হলো।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল পরিচিত ছিল রেডিও প্রকৌশল নামে। তখন এর কাজের পরিধি ছিল রাডার, বাণিজ্যিক বেতার এবং আদি টেলিভিশন নিয়ে। বিশ্বযুদ্ধের পরে যখন ভোক্তা বা ব্যবহারকারীকেন্দ্রিক যন্ত্রপাতির উন্নয়ন শুরু হল, তখন থেকে প্রকৌশলের এই শাখা বিস্তৃত হতে শুরু করে এবং আধুনিক টেলিভিশন, অডিও ব্যবস্থা, কম্পিউটার এবং মাইক্রোপ্রসেসর এই শাখার অন্তর্ভুক্ত হয়। পঞ্চাশের দশকের মাঝামাঝি থেকে বেতার প্রকৌশল নামটি ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হয়ে দশকের শেষ নাগাদ ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল নাম ধারণ করে।
১৯৫৯ সালে সমন্বিত বর্তনী উদ্ভাবনের পূর্বে ইলেকট্রনিক বর্তনী তৈরি হত বড় আকারের পৃথক পৃথক যন্ত্রাংশ দিয়ে। এই সব বিশাল আকারের যন্ত্রাংশ দিয়ে তৈরি বর্তনীগুলো বিপুল জায়গা দখল করত এবং এগুলো চালাতে অনেক শক্তি লাগত। এই যন্ত্রাংশগুলোর গতিও ছিল অনেক কম। অন্যদিকে সমন্বিত বর্তনী বা আইসি অসংখ্য (প্রায়ই ১০ লক্ষ বা এক মিলিয়নেরও বেশি) ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র তড়িৎ যন্ত্রাংশ, যাদের বেশিরভাগই মূলত ট্রানজিস্টর, দিয়ে গঠিত হয়। এই যন্ত্রাংশগুলোকে একটা ছোট্ট, প্রায় একটা কয়েনের আকারের সিলিকন চিলতে বা চিপের উপরে সমন্বিত করে সমন্বিত বর্তনী তৈরি করা হয়। বর্তমানের অত্যাধুনিক কম্পিউটার বা নিত্য দিনের প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি সবই প্রধানত সমন্বিত বর্তনী বা আইসি দ্বারা নির্মিত।
মাইক্রোইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল অত্যন্ত ক্ষুদ্র, মূলত আণুবীক্ষণীক স্তরে, ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের নকশা ও নির্মাণ নিয়ে কাজ করে। এসব ক্ষুদ্র ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ সমন্বিত বর্তনী তৈরির কাজে ব্যবহার করা হয় অথবা কখনো কখনো নিজেরাই ইলেকট্রনিক যন্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সবচেয়ে প্রচলিত এবং পরিচিত মাইক্রোইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ হচ্ছে অর্ধপরিবাহী ট্রানজিস্টর। কিন্তু সকল প্রধান ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ যেমন রোধক, ধারক, আবেশক ইত্যাদিকে আণুবীক্ষণীক স্তরে তৈরি করা যায়।
প্রায় সকল মাইক্রো ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ তৈরির জন্য সিলিকনকে অন্য কোন রাসায়নিক পদার্থের সাথে আণবিক স্তরে নির্দিষ্ট অনুপাতে মিশিয়ে চাহিদামতো ততিচ্চুম্বকীয় বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি করা হয়। এই কারণে মাইক্রো ইলেকট্রনিক্সের সাথে কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান ও রসায়নের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। | কত সালে সমন্বিত বর্তনী উদ্ভাবিত হয় ? | {
"answer_start": [
887,
887
],
"text": [
"১৯৫৯",
"১৯৫৯"
]
} |
bn_wiki_0720_04 | তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল | ইলেকট্রনিক প্রকৌশল প্রধানত ইলেকট্রনিক বর্তনীর নকশা প্রণয়ন এবং পরীক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়। ইলেকট্রনিক বর্তনী সাধারণত রোধক, ধারক, ইন্ডাক্টর, ডায়োড প্রভৃতি দ্বারা কোন নির্দিষ্ট কার্যক্রম সম্পাদন করার জন্য তৈরি করা হয়। বেতার যন্ত্রের টিউনার যেটি শুধুমাত্র আকাংক্ষিত বেতার স্টেশন ছাড়া অন্য গুলোকে বাতিল করতে সাহায্য করে, ইলেকট্রনিক বর্তনীর একটি উদাহরণ। পাশে আরেকটি উদাহরনের ছবি দেওয়া হলো।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল পরিচিত ছিল রেডিও প্রকৌশল নামে। তখন এর কাজের পরিধি ছিল রাডার, বাণিজ্যিক বেতার এবং আদি টেলিভিশন নিয়ে। বিশ্বযুদ্ধের পরে যখন ভোক্তা বা ব্যবহারকারীকেন্দ্রিক যন্ত্রপাতির উন্নয়ন শুরু হল, তখন থেকে প্রকৌশলের এই শাখা বিস্তৃত হতে শুরু করে এবং আধুনিক টেলিভিশন, অডিও ব্যবস্থা, কম্পিউটার এবং মাইক্রোপ্রসেসর এই শাখার অন্তর্ভুক্ত হয়। পঞ্চাশের দশকের মাঝামাঝি থেকে বেতার প্রকৌশল নামটি ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হয়ে দশকের শেষ নাগাদ ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল নাম ধারণ করে।
১৯৫৯ সালে সমন্বিত বর্তনী উদ্ভাবনের পূর্বে ইলেকট্রনিক বর্তনী তৈরি হত বড় আকারের পৃথক পৃথক যন্ত্রাংশ দিয়ে। এই সব বিশাল আকারের যন্ত্রাংশ দিয়ে তৈরি বর্তনীগুলো বিপুল জায়গা দখল করত এবং এগুলো চালাতে অনেক শক্তি লাগত। এই যন্ত্রাংশগুলোর গতিও ছিল অনেক কম। অন্যদিকে সমন্বিত বর্তনী বা আইসি অসংখ্য (প্রায়ই ১০ লক্ষ বা এক মিলিয়নেরও বেশি) ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র তড়িৎ যন্ত্রাংশ, যাদের বেশিরভাগই মূলত ট্রানজিস্টর, দিয়ে গঠিত হয়। এই যন্ত্রাংশগুলোকে একটা ছোট্ট, প্রায় একটা কয়েনের আকারের সিলিকন চিলতে বা চিপের উপরে সমন্বিত করে সমন্বিত বর্তনী তৈরি করা হয়। বর্তমানের অত্যাধুনিক কম্পিউটার বা নিত্য দিনের প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি সবই প্রধানত সমন্বিত বর্তনী বা আইসি দ্বারা নির্মিত।
মাইক্রোইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল অত্যন্ত ক্ষুদ্র, মূলত আণুবীক্ষণীক স্তরে, ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের নকশা ও নির্মাণ নিয়ে কাজ করে। এসব ক্ষুদ্র ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ সমন্বিত বর্তনী তৈরির কাজে ব্যবহার করা হয় অথবা কখনো কখনো নিজেরাই ইলেকট্রনিক যন্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সবচেয়ে প্রচলিত এবং পরিচিত মাইক্রোইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ হচ্ছে অর্ধপরিবাহী ট্রানজিস্টর। কিন্তু সকল প্রধান ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ যেমন রোধক, ধারক, আবেশক ইত্যাদিকে আণুবীক্ষণীক স্তরে তৈরি করা যায়।
প্রায় সকল মাইক্রো ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ তৈরির জন্য সিলিকনকে অন্য কোন রাসায়নিক পদার্থের সাথে আণবিক স্তরে নির্দিষ্ট অনুপাতে মিশিয়ে চাহিদামতো ততিচ্চুম্বকীয় বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি করা হয়। এই কারণে মাইক্রো ইলেকট্রনিক্সের সাথে কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান ও রসায়নের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। | সমন্বিত বর্তনীর উদ্ভাবক কে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1451_01 | মোশি | মোশি মুসা নামেও পরিচিত, ছিলেন ইহুদিধর্মের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নবী বা ভাববাদী। এছাড়াও তিনি খ্রিস্টধর্ম, ইসলাম, বাহাই ধর্মসহ কতক অব্রাহামীয় ধর্মের একজন তাৎপর্যপূর্ণ পয়গম্বর। বাইবেলীয় ও কোরআনীয় আখ্যান অনুসারে, তিনি ছিলেন ইস্রায়েলীয়দের নেতা ও আইনপ্রণেতা যাঁর ওপর তোরাহ নাজিল হয়েছিল।
কোরআনে হজরত মুসার (আ.) নাম অন্যান্য নবীদের তুলনায় বেশি সংখ্যক বার উল্লেখ করা হয়েছে। ধারণা করা হয় যে তিনি ১২০ বছর বেঁচে ছিলেন। তাঁর সম্প্রদায়ের নাম ছিল বনী ইসরাঈল। | ইহুদিধর্মের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নবী কে ছিলেন? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"মোশি মুসা ",
"মোশি মুসা "
]
} |
bn_wiki_1451_02 | মোশি | মোশি মুসা নামেও পরিচিত, ছিলেন ইহুদিধর্মের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নবী বা ভাববাদী। এছাড়াও তিনি খ্রিস্টধর্ম, ইসলাম, বাহাই ধর্মসহ কতক অব্রাহামীয় ধর্মের একজন তাৎপর্যপূর্ণ পয়গম্বর। বাইবেলীয় ও কোরআনীয় আখ্যান অনুসারে, তিনি ছিলেন ইস্রায়েলীয়দের নেতা ও আইনপ্রণেতা যাঁর ওপর তোরাহ নাজিল হয়েছিল।
কোরআনে হজরত মুসার (আ.) নাম অন্যান্য নবীদের তুলনায় বেশি সংখ্যক বার উল্লেখ করা হয়েছে। ধারণা করা হয় যে তিনি ১২০ বছর বেঁচে ছিলেন। তাঁর সম্প্রদায়ের নাম ছিল বনী ইসরাঈল। | কোরআনে কার নাম অন্যান্য নবীদের তুলনায় বেশি সংখ্যক বার উল্লেখ করা হয়েছে? | {
"answer_start": [
295,
295
],
"text": [
" হজরত মুসার (আ.)",
" হজরত মুসার (আ.)"
]
} |
bn_wiki_1451_03 | মোশি | মোশি মুসা নামেও পরিচিত, ছিলেন ইহুদিধর্মের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নবী বা ভাববাদী। এছাড়াও তিনি খ্রিস্টধর্ম, ইসলাম, বাহাই ধর্মসহ কতক অব্রাহামীয় ধর্মের একজন তাৎপর্যপূর্ণ পয়গম্বর। বাইবেলীয় ও কোরআনীয় আখ্যান অনুসারে, তিনি ছিলেন ইস্রায়েলীয়দের নেতা ও আইনপ্রণেতা যাঁর ওপর তোরাহ নাজিল হয়েছিল।
কোরআনে হজরত মুসার (আ.) নাম অন্যান্য নবীদের তুলনায় বেশি সংখ্যক বার উল্লেখ করা হয়েছে। ধারণা করা হয় যে তিনি ১২০ বছর বেঁচে ছিলেন। তাঁর সম্প্রদায়ের নাম ছিল বনী ইসরাঈল। | হজরত মুসার (আ.) কত বছর বেঁচে ছিলেন? | {
"answer_start": [
396,
396
],
"text": [
" ১২০ ",
" ১২০ "
]
} |
bn_wiki_1451_04 | মোশি | মোশি মুসা নামেও পরিচিত, ছিলেন ইহুদিধর্মের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নবী বা ভাববাদী। এছাড়াও তিনি খ্রিস্টধর্ম, ইসলাম, বাহাই ধর্মসহ কতক অব্রাহামীয় ধর্মের একজন তাৎপর্যপূর্ণ পয়গম্বর। বাইবেলীয় ও কোরআনীয় আখ্যান অনুসারে, তিনি ছিলেন ইস্রায়েলীয়দের নেতা ও আইনপ্রণেতা যাঁর ওপর তোরাহ নাজিল হয়েছিল।
কোরআনে হজরত মুসার (আ.) নাম অন্যান্য নবীদের তুলনায় বেশি সংখ্যক বার উল্লেখ করা হয়েছে। ধারণা করা হয় যে তিনি ১২০ বছর বেঁচে ছিলেন। তাঁর সম্প্রদায়ের নাম ছিল বনী ইসরাঈল। | বনী ইসরাঈল কার সম্প্রদায়ের নাম ছিল? | {
"answer_start": [
296,
296
],
"text": [
"হজরত মুসার (আ.)",
"হজরত মুসার (আ.)"
]
} |
bn_wiki_1451_05 | মোশি | মোশি মুসা নামেও পরিচিত, ছিলেন ইহুদিধর্মের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নবী বা ভাববাদী। এছাড়াও তিনি খ্রিস্টধর্ম, ইসলাম, বাহাই ধর্মসহ কতক অব্রাহামীয় ধর্মের একজন তাৎপর্যপূর্ণ পয়গম্বর। বাইবেলীয় ও কোরআনীয় আখ্যান অনুসারে, তিনি ছিলেন ইস্রায়েলীয়দের নেতা ও আইনপ্রণেতা যাঁর ওপর তোরাহ নাজিল হয়েছিল।
কোরআনে হজরত মুসার (আ.) নাম অন্যান্য নবীদের তুলনায় বেশি সংখ্যক বার উল্লেখ করা হয়েছে। ধারণা করা হয় যে তিনি ১২০ বছর বেঁচে ছিলেন। তাঁর সম্প্রদায়ের নাম ছিল বনী ইসরাঈল। | বাইবেলীয় কোন ধর্মের কিতাব? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0264_01 | ভয়েজার কর্মসূচি | ভয়েজার কর্মসূচি একটি মার্কিন মহাকাশ বৈজ্ঞানিক কর্মসূচি যা মহাকাশে দুটি জনহীন মহাকাশ অভিযান, সন্ধানী যথাক্রমে ভয়েজার ১ এবং ভয়েজার ২ প্রেরণ করে। ১৯৭০ দশকের শেষ সময়ে গ্রহের মধ্যে একটি অনুকূল প্রান্তিকীকরণ সুবিধা গ্রহণ করতে ১৯৭৭ সালে এগুলো প্রেরণ করা হয়। যদিও এগুলিকে আনুষ্ঠানিকভাবে বৃহস্পতি এবং শনিগ্রহের ব্যবস্থা অধ্যয়নের জন্য প্রেরণ করা হয়েছিল, কিন্তু এই সন্ধানীগুলি তাদের অভিযান চালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
২০১২ সালের ২৫ অগাস্ট মানবনির্মিত প্রথম বস্তু হিসেবে ভয়েজার ১ সৌরজগত-বহির্ভূত এলাকায় প্রবেশ করে, যা মানবজাতির ইতিহাসের এক অভূতপূর্ব ঘটনা ছিল। ২০১৮ সালে নাসা ঘোষণা দেয় যে সেই বছরের ৫ই নভেম্বর মহাকাশযান ভয়েজার ২ আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশে প্রবেশ করে। এটি ভয়েজার ১ এর পরে দ্বিতীয় বস্তু যা সৌরজগতের সীমানা ছাড়িয়ে গিয়েছে।
২০১৩ সালের হিসাবে ভয়েজার ১-এর আপেক্ষিক বেগ ছিল প্রতি সেকেন্ডে ১১ মাইল। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনে এর শক্তি কমে এসেছে, এবং ২০২৫ সালের পরে এর কোন যন্ত্রাংশই সচল থাকবে না।
মহাকাশে ভয়েজার অভিযান দুইটি সৌরজগতের গ্যাস-সংবলিত গ্রহ বা গ্যাস দানব ও তাদের উপগ্রহ সম্পর্কে বহু তথ্য সংগ্রহ করে, যা সম্পর্কে আগে স্বল্প জ্ঞান ছিল। | ভয়েজার কর্মসূচি কয়টি মহাকাশযান প্রেরন করে? | {
"answer_start": [
67
],
"text": [
"দুটি"
]
} |
bn_wiki_0264_02 | ভয়েজার কর্মসূচি | ভয়েজার কর্মসূচি একটি মার্কিন মহাকাশ বৈজ্ঞানিক কর্মসূচি যা মহাকাশে দুটি জনহীন মহাকাশ অভিযান, সন্ধানী যথাক্রমে ভয়েজার ১ এবং ভয়েজার ২ প্রেরণ করে। ১৯৭০ দশকের শেষ সময়ে গ্রহের মধ্যে একটি অনুকূল প্রান্তিকীকরণ সুবিধা গ্রহণ করতে ১৯৭৭ সালে এগুলো প্রেরণ করা হয়। যদিও এগুলিকে আনুষ্ঠানিকভাবে বৃহস্পতি এবং শনিগ্রহের ব্যবস্থা অধ্যয়নের জন্য প্রেরণ করা হয়েছিল, কিন্তু এই সন্ধানীগুলি তাদের অভিযান চালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
২০১২ সালের ২৫ অগাস্ট মানবনির্মিত প্রথম বস্তু হিসেবে ভয়েজার ১ সৌরজগত-বহির্ভূত এলাকায় প্রবেশ করে, যা মানবজাতির ইতিহাসের এক অভূতপূর্ব ঘটনা ছিল। ২০১৮ সালে নাসা ঘোষণা দেয় যে সেই বছরের ৫ই নভেম্বর মহাকাশযান ভয়েজার ২ আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশে প্রবেশ করে। এটি ভয়েজার ১ এর পরে দ্বিতীয় বস্তু যা সৌরজগতের সীমানা ছাড়িয়ে গিয়েছে।
২০১৩ সালের হিসাবে ভয়েজার ১-এর আপেক্ষিক বেগ ছিল প্রতি সেকেন্ডে ১১ মাইল। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনে এর শক্তি কমে এসেছে, এবং ২০২৫ সালের পরে এর কোন যন্ত্রাংশই সচল থাকবে না।
মহাকাশে ভয়েজার অভিযান দুইটি সৌরজগতের গ্যাস-সংবলিত গ্রহ বা গ্যাস দানব ও তাদের উপগ্রহ সম্পর্কে বহু তথ্য সংগ্রহ করে, যা সম্পর্কে আগে স্বল্প জ্ঞান ছিল। | ভয়েজার ১ কত সালে মানবনির্মিত প্রথম বস্তু হিসেবে সৌরজগত-বহির্ভূত এলাকায় প্রবেশ করে? | {
"answer_start": [
413,
413
],
"text": [
"২০১২",
"২০১২"
]
} |
bn_wiki_0264_05 | ভয়েজার কর্মসূচি | ভয়েজার কর্মসূচি একটি মার্কিন মহাকাশ বৈজ্ঞানিক কর্মসূচি যা মহাকাশে দুটি জনহীন মহাকাশ অভিযান, সন্ধানী যথাক্রমে ভয়েজার ১ এবং ভয়েজার ২ প্রেরণ করে। ১৯৭০ দশকের শেষ সময়ে গ্রহের মধ্যে একটি অনুকূল প্রান্তিকীকরণ সুবিধা গ্রহণ করতে ১৯৭৭ সালে এগুলো প্রেরণ করা হয়। যদিও এগুলিকে আনুষ্ঠানিকভাবে বৃহস্পতি এবং শনিগ্রহের ব্যবস্থা অধ্যয়নের জন্য প্রেরণ করা হয়েছিল, কিন্তু এই সন্ধানীগুলি তাদের অভিযান চালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
২০১২ সালের ২৫ অগাস্ট মানবনির্মিত প্রথম বস্তু হিসেবে ভয়েজার ১ সৌরজগত-বহির্ভূত এলাকায় প্রবেশ করে, যা মানবজাতির ইতিহাসের এক অভূতপূর্ব ঘটনা ছিল। ২০১৮ সালে নাসা ঘোষণা দেয় যে সেই বছরের ৫ই নভেম্বর মহাকাশযান ভয়েজার ২ আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশে প্রবেশ করে। এটি ভয়েজার ১ এর পরে দ্বিতীয় বস্তু যা সৌরজগতের সীমানা ছাড়িয়ে গিয়েছে।
২০১৩ সালের হিসাবে ভয়েজার ১-এর আপেক্ষিক বেগ ছিল প্রতি সেকেন্ডে ১১ মাইল। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনে এর শক্তি কমে এসেছে, এবং ২০২৫ সালের পরে এর কোন যন্ত্রাংশই সচল থাকবে না।
মহাকাশে ভয়েজার অভিযান দুইটি সৌরজগতের গ্যাস-সংবলিত গ্রহ বা গ্যাস দানব ও তাদের উপগ্রহ সম্পর্কে বহু তথ্য সংগ্রহ করে, যা সম্পর্কে আগে স্বল্প জ্ঞান ছিল। | বর্তমানে ভয়েজার ২ এর আপেক্ষিক বেগ কত ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1864_02 | অ্যান্টিবডি | প্রত্যুৎপাদক গ্রাহকগুলির সাধারণ কাঠামো মোটামুটি একই রকম হলেও এদের অণুর যে অঞ্চলটি প্রত্যুৎপাদকের সাথে আবদ্ধ হয় (অর্থাৎ প্রত্যুৎপাদক বন্ধন-অঞ্চল), সেখানে বিভিন্নতা থাকে। প্রত্যুৎপাদক বন্ধন-অঞ্চলের এই কাঠামোগত বৈচিত্র্যের কারণে ভিন্ন ভিন্ন বি-কোষ ভিন্ন ভিন্ন প্রত্যুৎপাদক শনাক্ত করতে পারে। প্রত্যুৎপাদক গ্রাহক সম্পূর্ণ প্রত্যুৎপাদকটিকে আসলে শনাক্ত করতে পারে না; বরং এটি প্রত্যুৎপাদকের পৃষ্ঠদেশের একটি অংশবিশেষের সাথে আবদ্ধ হয়। এই অঞ্চলটিকে বলা হয় প্রত্যুৎপাদকীয় নির্ধারক (অ্যান্টিজেন ডিটারমিনেন্ট) বা উপাঞ্চল (এপিটোপ)। কোনও প্রত্যুৎপাদক গ্রাহক এবং প্রত্যুৎপাদকীয় নির্ধারকের মধ্যে কেবল তখনই বন্ধন ঘটে, যখন তাদের আণবিক কাঠামোদ্বয় একে অপরের সাথে পরিপূরক হয়। যদি তাদের কাঠামো পরিপূরক হয়, তবে প্রত্যুৎপাদক গ্রাহক এবং প্রত্যুৎপাদকীয় নির্ধারক একে অপরের সাথে ধাঁধার দুইটি অংশের মত খাপ খেয়ে মিলে যায়। এই সম্মিলনের ঘটনাটি বি কোষসমূহে প্রতিরক্ষিকা সংশ্লেষণ বা উৎপাদনের পূর্বশর্ত। প্রাণীরা এখনও যেসমস্ত পদার্থের সংস্পর্শে আসেনি, সেগুলির জন্য তাদের দেহে প্রতিরক্ষিকা থাকে না। কিন্তু সম্ভাব্য যেকোনও বহিরাগত পদার্থের আণবিক বিন্যাসের সাথে খাপ খেতে পারে, এরকম বহু সংখ্যক ভিন্ন প্রকারের প্রতিরক্ষিকা প্রাণীদেহে উৎপাদন হওয়া সম্ভব। | কোন অঞ্চলটিকে বলা হয় প্রত্যুৎপাদকীয় নির্ধারক (অ্যান্টিজেন ডিটারমিনেন্ট)? | {
"answer_start": [
369,
369
],
"text": [
"প্রত্যুৎপাদকের পৃষ্ঠদেশের একটি অংশবিশেষে",
"প্রত্যুৎপাদকের পৃষ্ঠদেশের একটি অংশবিশেষে"
]
} |
bn_wiki_1864_03 | অ্যান্টিবডি | প্রত্যুৎপাদক গ্রাহকগুলির সাধারণ কাঠামো মোটামুটি একই রকম হলেও এদের অণুর যে অঞ্চলটি প্রত্যুৎপাদকের সাথে আবদ্ধ হয় (অর্থাৎ প্রত্যুৎপাদক বন্ধন-অঞ্চল), সেখানে বিভিন্নতা থাকে। প্রত্যুৎপাদক বন্ধন-অঞ্চলের এই কাঠামোগত বৈচিত্র্যের কারণে ভিন্ন ভিন্ন বি-কোষ ভিন্ন ভিন্ন প্রত্যুৎপাদক শনাক্ত করতে পারে। প্রত্যুৎপাদক গ্রাহক সম্পূর্ণ প্রত্যুৎপাদকটিকে আসলে শনাক্ত করতে পারে না; বরং এটি প্রত্যুৎপাদকের পৃষ্ঠদেশের একটি অংশবিশেষের সাথে আবদ্ধ হয়। এই অঞ্চলটিকে বলা হয় প্রত্যুৎপাদকীয় নির্ধারক (অ্যান্টিজেন ডিটারমিনেন্ট) বা উপাঞ্চল (এপিটোপ)। কোনও প্রত্যুৎপাদক গ্রাহক এবং প্রত্যুৎপাদকীয় নির্ধারকের মধ্যে কেবল তখনই বন্ধন ঘটে, যখন তাদের আণবিক কাঠামোদ্বয় একে অপরের সাথে পরিপূরক হয়। যদি তাদের কাঠামো পরিপূরক হয়, তবে প্রত্যুৎপাদক গ্রাহক এবং প্রত্যুৎপাদকীয় নির্ধারক একে অপরের সাথে ধাঁধার দুইটি অংশের মত খাপ খেয়ে মিলে যায়। এই সম্মিলনের ঘটনাটি বি কোষসমূহে প্রতিরক্ষিকা সংশ্লেষণ বা উৎপাদনের পূর্বশর্ত। প্রাণীরা এখনও যেসমস্ত পদার্থের সংস্পর্শে আসেনি, সেগুলির জন্য তাদের দেহে প্রতিরক্ষিকা থাকে না। কিন্তু সম্ভাব্য যেকোনও বহিরাগত পদার্থের আণবিক বিন্যাসের সাথে খাপ খেতে পারে, এরকম বহু সংখ্যক ভিন্ন প্রকারের প্রতিরক্ষিকা প্রাণীদেহে উৎপাদন হওয়া সম্ভব। | প্রত্যুৎপাদক গ্রাহক কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1864_04 | অ্যান্টিবডি | প্রত্যুৎপাদক গ্রাহকগুলির সাধারণ কাঠামো মোটামুটি একই রকম হলেও এদের অণুর যে অঞ্চলটি প্রত্যুৎপাদকের সাথে আবদ্ধ হয় (অর্থাৎ প্রত্যুৎপাদক বন্ধন-অঞ্চল), সেখানে বিভিন্নতা থাকে। প্রত্যুৎপাদক বন্ধন-অঞ্চলের এই কাঠামোগত বৈচিত্র্যের কারণে ভিন্ন ভিন্ন বি-কোষ ভিন্ন ভিন্ন প্রত্যুৎপাদক শনাক্ত করতে পারে। প্রত্যুৎপাদক গ্রাহক সম্পূর্ণ প্রত্যুৎপাদকটিকে আসলে শনাক্ত করতে পারে না; বরং এটি প্রত্যুৎপাদকের পৃষ্ঠদেশের একটি অংশবিশেষের সাথে আবদ্ধ হয়। এই অঞ্চলটিকে বলা হয় প্রত্যুৎপাদকীয় নির্ধারক (অ্যান্টিজেন ডিটারমিনেন্ট) বা উপাঞ্চল (এপিটোপ)। কোনও প্রত্যুৎপাদক গ্রাহক এবং প্রত্যুৎপাদকীয় নির্ধারকের মধ্যে কেবল তখনই বন্ধন ঘটে, যখন তাদের আণবিক কাঠামোদ্বয় একে অপরের সাথে পরিপূরক হয়। যদি তাদের কাঠামো পরিপূরক হয়, তবে প্রত্যুৎপাদক গ্রাহক এবং প্রত্যুৎপাদকীয় নির্ধারক একে অপরের সাথে ধাঁধার দুইটি অংশের মত খাপ খেয়ে মিলে যায়। এই সম্মিলনের ঘটনাটি বি কোষসমূহে প্রতিরক্ষিকা সংশ্লেষণ বা উৎপাদনের পূর্বশর্ত। প্রাণীরা এখনও যেসমস্ত পদার্থের সংস্পর্শে আসেনি, সেগুলির জন্য তাদের দেহে প্রতিরক্ষিকা থাকে না। কিন্তু সম্ভাব্য যেকোনও বহিরাগত পদার্থের আণবিক বিন্যাসের সাথে খাপ খেতে পারে, এরকম বহু সংখ্যক ভিন্ন প্রকারের প্রতিরক্ষিকা প্রাণীদেহে উৎপাদন হওয়া সম্ভব। | প্রত্যুৎপাদক গ্রাহক এবং প্রত্যুৎপাদকীয় নির্ধারক একে অপরের সাথে ধাঁধার কয়টি অংশের মত খাপ খেয়ে মিলে যায়? | {
"answer_start": [
765,
765
],
"text": [
"দুইটি ",
"দুইটি"
]
} |
bn_wiki_0518_01 | বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর | যখন নির্দিষ্ট গাণিতিক ক্রিয়ায় দ্রুত অ্যাক্সেসের প্রয়োজন হয় তখন বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরগুলি বিস্তৃতভাবে ব্যবহৃত হয়। বিশেষত যাঁরা একসময় গাণিতিক সারণীতে যেমন ত্রিকোণমিত্রিক ফাংশন বা লগারিদম হিসাবে সন্ধান করেছিলেন তাদের শ্রমের ফলেই এই যন্ত্র তৈরি হয়েছে। এগুলি জ্যোতির্বিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়নের কিছু দিক হিসাবে খুব বড় বা খুব কম সংখ্যার গণনার জন্যও ব্যবহৃত হয়। এগুলি প্রায়শই কলেজে, জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় স্তর থেকে গণিত ক্লাসের জন্য ব্যবহার করা হয় এবং সাধারণত গণিত এবং বিজ্ঞানের বিষয়গুলি অনেক আদর্শিক পরীক্ষার জন্য অনুমোদিত বা প্রয়োজনীয় হয়; ফলস্বরূপ, এই চাহিদাটি কভার করার জন্য শিক্ষামূলক বাজারে বিক্রি হয় ক্যালকুলেটর। কিছু উচ্চ-শেষের মডেলগুলিতে এমন বৈশিষ্ট্য অন্তর্ভুক্ত হয় যাতে পাঠ্যপুস্তকের পৃষ্ঠায় কোনও সমস্যাটিকে ক্যালকুলেটর ইনপুটতে অনুবাদ করা সহজ হয়। উপর্যুক্ত সমস্ত মৌলিক ধারণাগুলির অন্তর্ভুক্ত এমন প্রথম বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরটি ছিল প্রোগ্রামেবল হিউলেট-প্যাকার্ড এইচপি-৯১০০, যা ১৯৬৮ সালে প্রকাশিত হয়। যদিও ওয়াং এলওসিআই-২ এবং ম্যাথ্যাট্রনিক্স ম্যাথ্যাট্রন পরে এই বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরের সাথে চিহ্নিত কিছু বৈশিষ্ট্য ডিজাইন করা হয়েছিল। এইচপি-৯১০০ সিরিজটি সম্পূর্ণরূপে ট্রানজিস্টরহীন প্রযুক্তি থেকে কোন ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট এর সাথে তৈরি করা হয়েছিল। এটি একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটিং ডিভাইসে ত্রিকোণমিত্রিক গণনার জন্য কর্ডিক অ্যালগরিদমের ব্যবহার করে থাকে। পাশাপাশি বিপরীত পোলিশ স্বরলিপি ভিত্তিক প্রবেশ করে কাজ করে। এইচপি তখন থেকে আরপিএন ক্যালকুলেটরগুলির সাথে ঘনিষ্ঠভাবে পরিচিতি লাভ করেছিল এবং আজও তাদের কিছু ক্যালকুলেটর (বিশেষত দীর্ঘকালীন এইচপি-১২সি বাণিজ্যিক ক্যালকুলেটর এবং এইচপি-৪৮ সিরিজের গ্রাফিং ক্যালকুলেটরগুলির) একটি খুব বড় প্রাপ্তির কারণে আরপিএনকে তাদের ডিফল্ট ইনপুট মোড হিসাবে অফার করে। এইচপি-৩৫, ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২ এ আসা, হিউলেট প্যাকার্ডের প্রথম পকেট ক্যালকুলেটর এবং বিশ্বের প্রথম বহনযোগ্য বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর ছিল। আরপিএন এইচপির কিছু ডেস্কটপ ক্যালকুলেটরগুলির মতো এটি ব্যবহার করেছিল। ৩৯৫ মার্কিন ডলারে বাজারে ছাড়ে এইচপি-৩৫, টেক্সাস এসআর-৫০ ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত পাওয়া যায়। একটি দীর্ঘকাল ধরে টিআই ক্যালকুলেটর বাজারে চলমান ছিল। টিআই-৩০ সিরিজটি শ্রেণিকক্ষগুলিতে সর্বাধিক ব্যবহৃত বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরগুলির মধ্যে একটি। ক্যাসিও, ক্যানন এবং শার্পও প্রধান , ক্যাসিওর এফএক্স সিরিজটি দিয়ে (১৯২২ সালে ক্যাসিও এফএক্স-১ শুরু হয়েছিল খুব সাধারণ ব্র্যান্ড, বিশেষত স্কুলে ব্যবহৃত হয়। গ্রাফিং ক্যালকুলেটর বাজারেও ক্যাসিও একটি প্রধান ক্যালকুলেটর এবং প্রথম উৎপাদনকারী একটি সংস্থা হিসেবে ক্যাসিও এফএক্স-৭০০০জি বাজারে আনে। | প্রথম বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর কোনটি ছিল? | {
"answer_start": [
861,
861
],
"text": [
"প্রোগ্রামেবল হিউলেট-প্যাকার্ড এইচপি-৯১০০",
"প্রোগ্রামেবল হিউলেট-প্যাকার্ড এইচপি-৯১০০"
]
} |
bn_wiki_0518_02 | বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর | যখন নির্দিষ্ট গাণিতিক ক্রিয়ায় দ্রুত অ্যাক্সেসের প্রয়োজন হয় তখন বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরগুলি বিস্তৃতভাবে ব্যবহৃত হয়। বিশেষত যাঁরা একসময় গাণিতিক সারণীতে যেমন ত্রিকোণমিত্রিক ফাংশন বা লগারিদম হিসাবে সন্ধান করেছিলেন তাদের শ্রমের ফলেই এই যন্ত্র তৈরি হয়েছে। এগুলি জ্যোতির্বিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়নের কিছু দিক হিসাবে খুব বড় বা খুব কম সংখ্যার গণনার জন্যও ব্যবহৃত হয়। এগুলি প্রায়শই কলেজে, জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় স্তর থেকে গণিত ক্লাসের জন্য ব্যবহার করা হয় এবং সাধারণত গণিত এবং বিজ্ঞানের বিষয়গুলি অনেক আদর্শিক পরীক্ষার জন্য অনুমোদিত বা প্রয়োজনীয় হয়; ফলস্বরূপ, এই চাহিদাটি কভার করার জন্য শিক্ষামূলক বাজারে বিক্রি হয় ক্যালকুলেটর। কিছু উচ্চ-শেষের মডেলগুলিতে এমন বৈশিষ্ট্য অন্তর্ভুক্ত হয় যাতে পাঠ্যপুস্তকের পৃষ্ঠায় কোনও সমস্যাটিকে ক্যালকুলেটর ইনপুটতে অনুবাদ করা সহজ হয়। উপর্যুক্ত সমস্ত মৌলিক ধারণাগুলির অন্তর্ভুক্ত এমন প্রথম বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরটি ছিল প্রোগ্রামেবল হিউলেট-প্যাকার্ড এইচপি-৯১০০, যা ১৯৬৮ সালে প্রকাশিত হয়। যদিও ওয়াং এলওসিআই-২ এবং ম্যাথ্যাট্রনিক্স ম্যাথ্যাট্রন পরে এই বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরের সাথে চিহ্নিত কিছু বৈশিষ্ট্য ডিজাইন করা হয়েছিল। এইচপি-৯১০০ সিরিজটি সম্পূর্ণরূপে ট্রানজিস্টরহীন প্রযুক্তি থেকে কোন ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট এর সাথে তৈরি করা হয়েছিল। এটি একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটিং ডিভাইসে ত্রিকোণমিত্রিক গণনার জন্য কর্ডিক অ্যালগরিদমের ব্যবহার করে থাকে। পাশাপাশি বিপরীত পোলিশ স্বরলিপি ভিত্তিক প্রবেশ করে কাজ করে। এইচপি তখন থেকে আরপিএন ক্যালকুলেটরগুলির সাথে ঘনিষ্ঠভাবে পরিচিতি লাভ করেছিল এবং আজও তাদের কিছু ক্যালকুলেটর (বিশেষত দীর্ঘকালীন এইচপি-১২সি বাণিজ্যিক ক্যালকুলেটর এবং এইচপি-৪৮ সিরিজের গ্রাফিং ক্যালকুলেটরগুলির) একটি খুব বড় প্রাপ্তির কারণে আরপিএনকে তাদের ডিফল্ট ইনপুট মোড হিসাবে অফার করে। এইচপি-৩৫, ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২ এ আসা, হিউলেট প্যাকার্ডের প্রথম পকেট ক্যালকুলেটর এবং বিশ্বের প্রথম বহনযোগ্য বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর ছিল। আরপিএন এইচপির কিছু ডেস্কটপ ক্যালকুলেটরগুলির মতো এটি ব্যবহার করেছিল। ৩৯৫ মার্কিন ডলারে বাজারে ছাড়ে এইচপি-৩৫, টেক্সাস এসআর-৫০ ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত পাওয়া যায়। একটি দীর্ঘকাল ধরে টিআই ক্যালকুলেটর বাজারে চলমান ছিল। টিআই-৩০ সিরিজটি শ্রেণিকক্ষগুলিতে সর্বাধিক ব্যবহৃত বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরগুলির মধ্যে একটি। ক্যাসিও, ক্যানন এবং শার্পও প্রধান , ক্যাসিওর এফএক্স সিরিজটি দিয়ে (১৯২২ সালে ক্যাসিও এফএক্স-১ শুরু হয়েছিল খুব সাধারণ ব্র্যান্ড, বিশেষত স্কুলে ব্যবহৃত হয়। গ্রাফিং ক্যালকুলেটর বাজারেও ক্যাসিও একটি প্রধান ক্যালকুলেটর এবং প্রথম উৎপাদনকারী একটি সংস্থা হিসেবে ক্যাসিও এফএক্স-৭০০০জি বাজারে আনে। | প্রথম বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর কত সালে প্রকাশিত হয়? | {
"answer_start": [
906,
906
],
"text": [
"১৯৬৮",
"১৯৬৮"
]
} |
bn_wiki_0518_03 | বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর | যখন নির্দিষ্ট গাণিতিক ক্রিয়ায় দ্রুত অ্যাক্সেসের প্রয়োজন হয় তখন বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরগুলি বিস্তৃতভাবে ব্যবহৃত হয়। বিশেষত যাঁরা একসময় গাণিতিক সারণীতে যেমন ত্রিকোণমিত্রিক ফাংশন বা লগারিদম হিসাবে সন্ধান করেছিলেন তাদের শ্রমের ফলেই এই যন্ত্র তৈরি হয়েছে। এগুলি জ্যোতির্বিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়নের কিছু দিক হিসাবে খুব বড় বা খুব কম সংখ্যার গণনার জন্যও ব্যবহৃত হয়। এগুলি প্রায়শই কলেজে, জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় স্তর থেকে গণিত ক্লাসের জন্য ব্যবহার করা হয় এবং সাধারণত গণিত এবং বিজ্ঞানের বিষয়গুলি অনেক আদর্শিক পরীক্ষার জন্য অনুমোদিত বা প্রয়োজনীয় হয়; ফলস্বরূপ, এই চাহিদাটি কভার করার জন্য শিক্ষামূলক বাজারে বিক্রি হয় ক্যালকুলেটর। কিছু উচ্চ-শেষের মডেলগুলিতে এমন বৈশিষ্ট্য অন্তর্ভুক্ত হয় যাতে পাঠ্যপুস্তকের পৃষ্ঠায় কোনও সমস্যাটিকে ক্যালকুলেটর ইনপুটতে অনুবাদ করা সহজ হয়। উপর্যুক্ত সমস্ত মৌলিক ধারণাগুলির অন্তর্ভুক্ত এমন প্রথম বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরটি ছিল প্রোগ্রামেবল হিউলেট-প্যাকার্ড এইচপি-৯১০০, যা ১৯৬৮ সালে প্রকাশিত হয়। যদিও ওয়াং এলওসিআই-২ এবং ম্যাথ্যাট্রনিক্স ম্যাথ্যাট্রন পরে এই বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরের সাথে চিহ্নিত কিছু বৈশিষ্ট্য ডিজাইন করা হয়েছিল। এইচপি-৯১০০ সিরিজটি সম্পূর্ণরূপে ট্রানজিস্টরহীন প্রযুক্তি থেকে কোন ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট এর সাথে তৈরি করা হয়েছিল। এটি একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটিং ডিভাইসে ত্রিকোণমিত্রিক গণনার জন্য কর্ডিক অ্যালগরিদমের ব্যবহার করে থাকে। পাশাপাশি বিপরীত পোলিশ স্বরলিপি ভিত্তিক প্রবেশ করে কাজ করে। এইচপি তখন থেকে আরপিএন ক্যালকুলেটরগুলির সাথে ঘনিষ্ঠভাবে পরিচিতি লাভ করেছিল এবং আজও তাদের কিছু ক্যালকুলেটর (বিশেষত দীর্ঘকালীন এইচপি-১২সি বাণিজ্যিক ক্যালকুলেটর এবং এইচপি-৪৮ সিরিজের গ্রাফিং ক্যালকুলেটরগুলির) একটি খুব বড় প্রাপ্তির কারণে আরপিএনকে তাদের ডিফল্ট ইনপুট মোড হিসাবে অফার করে। এইচপি-৩৫, ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২ এ আসা, হিউলেট প্যাকার্ডের প্রথম পকেট ক্যালকুলেটর এবং বিশ্বের প্রথম বহনযোগ্য বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর ছিল। আরপিএন এইচপির কিছু ডেস্কটপ ক্যালকুলেটরগুলির মতো এটি ব্যবহার করেছিল। ৩৯৫ মার্কিন ডলারে বাজারে ছাড়ে এইচপি-৩৫, টেক্সাস এসআর-৫০ ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত পাওয়া যায়। একটি দীর্ঘকাল ধরে টিআই ক্যালকুলেটর বাজারে চলমান ছিল। টিআই-৩০ সিরিজটি শ্রেণিকক্ষগুলিতে সর্বাধিক ব্যবহৃত বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরগুলির মধ্যে একটি। ক্যাসিও, ক্যানন এবং শার্পও প্রধান , ক্যাসিওর এফএক্স সিরিজটি দিয়ে (১৯২২ সালে ক্যাসিও এফএক্স-১ শুরু হয়েছিল খুব সাধারণ ব্র্যান্ড, বিশেষত স্কুলে ব্যবহৃত হয়। গ্রাফিং ক্যালকুলেটর বাজারেও ক্যাসিও একটি প্রধান ক্যালকুলেটর এবং প্রথম উৎপাদনকারী একটি সংস্থা হিসেবে ক্যাসিও এফএক্স-৭০০০জি বাজারে আনে। | বিশ্বের প্রথম বহনযোগ্য বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর কোনটি ছিল? | {
"answer_start": [
1619,
1619
],
"text": [
"এইচপি-৩৫",
"এইচপি-৩৫"
]
} |
bn_wiki_0518_04 | বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর | যখন নির্দিষ্ট গাণিতিক ক্রিয়ায় দ্রুত অ্যাক্সেসের প্রয়োজন হয় তখন বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরগুলি বিস্তৃতভাবে ব্যবহৃত হয়। বিশেষত যাঁরা একসময় গাণিতিক সারণীতে যেমন ত্রিকোণমিত্রিক ফাংশন বা লগারিদম হিসাবে সন্ধান করেছিলেন তাদের শ্রমের ফলেই এই যন্ত্র তৈরি হয়েছে। এগুলি জ্যোতির্বিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়নের কিছু দিক হিসাবে খুব বড় বা খুব কম সংখ্যার গণনার জন্যও ব্যবহৃত হয়। এগুলি প্রায়শই কলেজে, জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় স্তর থেকে গণিত ক্লাসের জন্য ব্যবহার করা হয় এবং সাধারণত গণিত এবং বিজ্ঞানের বিষয়গুলি অনেক আদর্শিক পরীক্ষার জন্য অনুমোদিত বা প্রয়োজনীয় হয়; ফলস্বরূপ, এই চাহিদাটি কভার করার জন্য শিক্ষামূলক বাজারে বিক্রি হয় ক্যালকুলেটর। কিছু উচ্চ-শেষের মডেলগুলিতে এমন বৈশিষ্ট্য অন্তর্ভুক্ত হয় যাতে পাঠ্যপুস্তকের পৃষ্ঠায় কোনও সমস্যাটিকে ক্যালকুলেটর ইনপুটতে অনুবাদ করা সহজ হয়। উপর্যুক্ত সমস্ত মৌলিক ধারণাগুলির অন্তর্ভুক্ত এমন প্রথম বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরটি ছিল প্রোগ্রামেবল হিউলেট-প্যাকার্ড এইচপি-৯১০০, যা ১৯৬৮ সালে প্রকাশিত হয়। যদিও ওয়াং এলওসিআই-২ এবং ম্যাথ্যাট্রনিক্স ম্যাথ্যাট্রন পরে এই বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরের সাথে চিহ্নিত কিছু বৈশিষ্ট্য ডিজাইন করা হয়েছিল। এইচপি-৯১০০ সিরিজটি সম্পূর্ণরূপে ট্রানজিস্টরহীন প্রযুক্তি থেকে কোন ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট এর সাথে তৈরি করা হয়েছিল। এটি একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটিং ডিভাইসে ত্রিকোণমিত্রিক গণনার জন্য কর্ডিক অ্যালগরিদমের ব্যবহার করে থাকে। পাশাপাশি বিপরীত পোলিশ স্বরলিপি ভিত্তিক প্রবেশ করে কাজ করে। এইচপি তখন থেকে আরপিএন ক্যালকুলেটরগুলির সাথে ঘনিষ্ঠভাবে পরিচিতি লাভ করেছিল এবং আজও তাদের কিছু ক্যালকুলেটর (বিশেষত দীর্ঘকালীন এইচপি-১২সি বাণিজ্যিক ক্যালকুলেটর এবং এইচপি-৪৮ সিরিজের গ্রাফিং ক্যালকুলেটরগুলির) একটি খুব বড় প্রাপ্তির কারণে আরপিএনকে তাদের ডিফল্ট ইনপুট মোড হিসাবে অফার করে। এইচপি-৩৫, ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২ এ আসা, হিউলেট প্যাকার্ডের প্রথম পকেট ক্যালকুলেটর এবং বিশ্বের প্রথম বহনযোগ্য বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর ছিল। আরপিএন এইচপির কিছু ডেস্কটপ ক্যালকুলেটরগুলির মতো এটি ব্যবহার করেছিল। ৩৯৫ মার্কিন ডলারে বাজারে ছাড়ে এইচপি-৩৫, টেক্সাস এসআর-৫০ ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত পাওয়া যায়। একটি দীর্ঘকাল ধরে টিআই ক্যালকুলেটর বাজারে চলমান ছিল। টিআই-৩০ সিরিজটি শ্রেণিকক্ষগুলিতে সর্বাধিক ব্যবহৃত বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটরগুলির মধ্যে একটি। ক্যাসিও, ক্যানন এবং শার্পও প্রধান , ক্যাসিওর এফএক্স সিরিজটি দিয়ে (১৯২২ সালে ক্যাসিও এফএক্স-১ শুরু হয়েছিল খুব সাধারণ ব্র্যান্ড, বিশেষত স্কুলে ব্যবহৃত হয়। গ্রাফিং ক্যালকুলেটর বাজারেও ক্যাসিও একটি প্রধান ক্যালকুলেটর এবং প্রথম উৎপাদনকারী একটি সংস্থা হিসেবে ক্যাসিও এফএক্স-৭০০০জি বাজারে আনে। | এইচপি-৯১০০ সিরিজটি সম্পূর্ণরূপে কোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে? | {
"answer_start": [
1096,
1096
],
"text": [
"ট্রানজিস্টরহীন",
"ট্রানজিস্টরহীন প্রযুক্তি"
]
} |
bn_wiki_0606_01 | যাঁতা | যাঁতা (বা জাঁতা) হল ডাল ভাঙ্গার এক প্রকার হস্তচালিত যন্ত্র। বর্তমানে এটি ইঞ্জিল চালিত যন্ত্রের সাথে লাগিয়ে ডাল, চাল, হলুদ-মরিচ বা অন্য যে কোন কিছু গুঁড়া করতে ব্যবহার করা হয়। তবে গ্রামাঞ্চলে যাঁতা বলতে এখনও হাতে এক খণ্ড কাঠি দিয়ে গোলাকৃতির চাকার মত পাথরের যে যন্ত্রটি ঘুরিয়ে ডাল বের করা হয় তাকেই বোঝায়। হাতে চালিত ডাল জাতীয় শস্য ভাঙ্গার যন্ত্রটি আজ উপমহাদেশে বিলুপ্তির পথে। এটি পাথর দ্বারা নির্মিত একটি হাতল যন্ত্র। যার দুইটি অংশ থাকে। দেখতে অনেকটাই চাকার মতো। একটির উপর অপরটি বসিয়ে দিতে হয়। আর এর মুখের মধ্যে ডাল শস্য (মসুর, খেসারি, ছোলা, মাষকলাই ইত্যাদি) মুঠি মুঠি দিয়ে, কাঠির একপ্রান্ত যাঁতার উপরের অংশের কাঠি বাঁধানোর নির্দিষ্ট স্থানে বাঁধিয়ে ঘুরালেই; যাঁতার দুই শাণিত অংশের মাঝে পরে শস্য গুলো ডাল হয়ে বের হয়। এছাড়া চাউলের আটাও বানানো হয় এর মাধ্যমে।তবে এটা বাঁকা দিকে ঘোড়ালে সমস্ত শস্য পড়ে যায়। আগে যাঁতা ব্যবহার করা হতো ধান, চাল, ডাল, গম, যব ভাঙিয়ে চাল, চালের গুঁড়া, পায়রা ইত্যাদি বানানোর কাজে। তবে এসব কাজের বেশিরভাগ-ই করা হতো ঢেঁকি এর মাধ্যমে। তা-ও অল্প পরিমাণে ভাঙানোর কাজে যাঁতা ব্যবহার করা হতো। আগেকার দিনের নববধূরা তাদের বাবার বাড়ি থেকে উপহার হিসেবে যাঁতা পেত। অর্থাৎ, একসময় যাঁতা উপহার সামগ্রী হিসেবে ব্যবহৃত হতো। এগুলো গ্রাম্যমেলায় কিনতে পাওয়া যেতো। কালের বিবর্তনে যাঁতা এর ব্যবহার অনেককাংশে হ্রাস পেয়েছে। খুব কম পরিবার-ই এখন যাঁতা প্রয়োজনীয় বস্তু হিসেবে ব্যবহার করে। অনেকে ঐতিহ্য হিসেবে যাঁতা সংরক্ষন করে থাকেন। তাই কিছু কিছু বাড়িতে এখনো যাঁতা দেখতে পাওয়া যায়। এটার কবে থেকে প্রচলন হয়েছে তা জানা যায়নি। তবে এটা গ্রাম বাংলার একটি ঐতিহাসিক জিনিস। এই ঐতিহাসিক জিনিসটাই এখন বিলুপ্তির পথে। | গ্রামাঞ্চলে যাঁতা বলতে কী ধরনের যন্ত্র বোঝানো হয়? | {
"answer_start": [
209,
209
],
"text": [
"হাতে এক খণ্ড কাঠি দিয়ে গোলাকৃতির চাকার মত পাথরের যে যন্ত্রটি ঘুরিয়ে ডাল বের করা হয় তাকেই বোঝায়",
"হাতে এক খণ্ড কাঠি দিয়ে গোলাকৃতির চাকার মত পাথরের যে যন্ত্রটি ঘুরিয়ে ডাল বের করা হয় তাকেই বোঝায়"
]
} |
bn_wiki_0606_05 | যাঁতা | যাঁতা (বা জাঁতা) হল ডাল ভাঙ্গার এক প্রকার হস্তচালিত যন্ত্র। বর্তমানে এটি ইঞ্জিল চালিত যন্ত্রের সাথে লাগিয়ে ডাল, চাল, হলুদ-মরিচ বা অন্য যে কোন কিছু গুঁড়া করতে ব্যবহার করা হয়। তবে গ্রামাঞ্চলে যাঁতা বলতে এখনও হাতে এক খণ্ড কাঠি দিয়ে গোলাকৃতির চাকার মত পাথরের যে যন্ত্রটি ঘুরিয়ে ডাল বের করা হয় তাকেই বোঝায়। হাতে চালিত ডাল জাতীয় শস্য ভাঙ্গার যন্ত্রটি আজ উপমহাদেশে বিলুপ্তির পথে। এটি পাথর দ্বারা নির্মিত একটি হাতল যন্ত্র। যার দুইটি অংশ থাকে। দেখতে অনেকটাই চাকার মতো। একটির উপর অপরটি বসিয়ে দিতে হয়। আর এর মুখের মধ্যে ডাল শস্য (মসুর, খেসারি, ছোলা, মাষকলাই ইত্যাদি) মুঠি মুঠি দিয়ে, কাঠির একপ্রান্ত যাঁতার উপরের অংশের কাঠি বাঁধানোর নির্দিষ্ট স্থানে বাঁধিয়ে ঘুরালেই; যাঁতার দুই শাণিত অংশের মাঝে পরে শস্য গুলো ডাল হয়ে বের হয়। এছাড়া চাউলের আটাও বানানো হয় এর মাধ্যমে।তবে এটা বাঁকা দিকে ঘোড়ালে সমস্ত শস্য পড়ে যায়। আগে যাঁতা ব্যবহার করা হতো ধান, চাল, ডাল, গম, যব ভাঙিয়ে চাল, চালের গুঁড়া, পায়রা ইত্যাদি বানানোর কাজে। তবে এসব কাজের বেশিরভাগ-ই করা হতো ঢেঁকি এর মাধ্যমে। তা-ও অল্প পরিমাণে ভাঙানোর কাজে যাঁতা ব্যবহার করা হতো। আগেকার দিনের নববধূরা তাদের বাবার বাড়ি থেকে উপহার হিসেবে যাঁতা পেত। অর্থাৎ, একসময় যাঁতা উপহার সামগ্রী হিসেবে ব্যবহৃত হতো। এগুলো গ্রাম্যমেলায় কিনতে পাওয়া যেতো। কালের বিবর্তনে যাঁতা এর ব্যবহার অনেককাংশে হ্রাস পেয়েছে। খুব কম পরিবার-ই এখন যাঁতা প্রয়োজনীয় বস্তু হিসেবে ব্যবহার করে। অনেকে ঐতিহ্য হিসেবে যাঁতা সংরক্ষন করে থাকেন। তাই কিছু কিছু বাড়িতে এখনো যাঁতা দেখতে পাওয়া যায়। এটার কবে থেকে প্রচলন হয়েছে তা জানা যায়নি। তবে এটা গ্রাম বাংলার একটি ঐতিহাসিক জিনিস। এই ঐতিহাসিক জিনিসটাই এখন বিলুপ্তির পথে। | কোন অঞ্চল থেকে যাঁতার প্রচলন শুরু হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1914_02 | পৃথিবী | পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ কাঠামো অন্যান্য বহুজাগতিক গ্রহের মত বিভিন্ন স্তরে বিভক্ত, স্তরগুলোর গঠন এগুলোর রাসায়নিক ও ভৌত (রিওলজি) বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে। সবচেয়ে বাইরের স্তরটি রাসায়নিকভাবে স্বতন্ত্র নিরেট সিলিকেট ভূত্বক, যার নিচে রয়েছে অধিক সান্দ্রতা সম্পন্ন নিরেট ম্যান্টেল বা গুরুমণ্ডল। ভূত্বকটি গুরুমণ্ডল থেকে পৃথক রয়েছে মোহোরোভিচিক বিচ্ছিন্নতা অংশ দ্বারা। ভূত্বকের পুরুত্ব মহাসাগরে নিচে প্রায় ৬ কিলোমিটার এবং মহাদেশের ক্ষেত্রে প্রায় ৩০-৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত পরিবর্তিত হয়ে থাকে। ভূত্বক এবং এর সাথে ঠান্ডা, দৃঢ় উপরের দিকের উর্দ্ধ গুরুমণ্ডলকে একসাথে বলা হয়ে থাকে লিথোস্ফিয়ার এবং লিথোস্ফিয়ার সেই অংশ যেখানে টেকটনিক প্লেটগুলো সংকুচিত অবস্থায় থাকে। লিথোস্ফিয়ারের পরের স্তরটি হল অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার, এটা এর উপরের স্তর থেকে কম সান্দ্রতা সম্পন্ন, এবং এর উপরে অবস্থান করে লিথোস্ফিয়ার নড়াচড়া করতে পারে। ভূপৃষ্ঠ থেকে ৪১০ কি.মি. থেকে ৬৬০ কি.মি. গভীরতার মধ্যে গুরুমণ্ডলের ক্রিস্টাল কাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন দেখা যায়, এখানে রূপান্তর অঞ্চলের একটি বিস্তারে পাওয়া যায়, যা উর্দ্ধ গুরুমণ্ডল ও নিম্ন গুরুমণ্ডলকে পৃথক করে। গুরুমণ্ডলের নিচে, অত্যন্ত সান্দ্রতা পূর্ণ একটি তরল বহিঃ ভূকেন্দ্র থাকে, যা একটি নিরেট অন্তঃ ভূকেন্দ্রের উপরে অবস্থান করে। পৃথিবীর অন্তঃ ভূকেন্দ্রের ঘূর্ণনের কৌণিক বেগ বাদবাকি ভূখন্ডের তুলনায় সামান্য বেশি হতে পারে, এটি প্রতি বছর ০.১–০.৫° বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। অন্তঃ ভূকেন্দ্রের পরিধি পৃথিবীর পরিধির তুলনায় পাঁচ ভাগের এক ভাগ হয়ে থাকে। | স্তরগুলোর গঠন এগুলোর কিসের বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে ? | {
"answer_start": [
98,
98
],
"text": [
"রাসায়নিক ও ভৌত (রিওলজি) বৈশিষ্ট্যের উপর",
"রাসায়নিক ও ভৌত (রিওলজি) বৈশিষ্ট্যের উপর"
]
} |
bn_wiki_1914_03 | পৃথিবী | পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ কাঠামো অন্যান্য বহুজাগতিক গ্রহের মত বিভিন্ন স্তরে বিভক্ত, স্তরগুলোর গঠন এগুলোর রাসায়নিক ও ভৌত (রিওলজি) বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে। সবচেয়ে বাইরের স্তরটি রাসায়নিকভাবে স্বতন্ত্র নিরেট সিলিকেট ভূত্বক, যার নিচে রয়েছে অধিক সান্দ্রতা সম্পন্ন নিরেট ম্যান্টেল বা গুরুমণ্ডল। ভূত্বকটি গুরুমণ্ডল থেকে পৃথক রয়েছে মোহোরোভিচিক বিচ্ছিন্নতা অংশ দ্বারা। ভূত্বকের পুরুত্ব মহাসাগরে নিচে প্রায় ৬ কিলোমিটার এবং মহাদেশের ক্ষেত্রে প্রায় ৩০-৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত পরিবর্তিত হয়ে থাকে। ভূত্বক এবং এর সাথে ঠান্ডা, দৃঢ় উপরের দিকের উর্দ্ধ গুরুমণ্ডলকে একসাথে বলা হয়ে থাকে লিথোস্ফিয়ার এবং লিথোস্ফিয়ার সেই অংশ যেখানে টেকটনিক প্লেটগুলো সংকুচিত অবস্থায় থাকে। লিথোস্ফিয়ারের পরের স্তরটি হল অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার, এটা এর উপরের স্তর থেকে কম সান্দ্রতা সম্পন্ন, এবং এর উপরে অবস্থান করে লিথোস্ফিয়ার নড়াচড়া করতে পারে। ভূপৃষ্ঠ থেকে ৪১০ কি.মি. থেকে ৬৬০ কি.মি. গভীরতার মধ্যে গুরুমণ্ডলের ক্রিস্টাল কাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন দেখা যায়, এখানে রূপান্তর অঞ্চলের একটি বিস্তারে পাওয়া যায়, যা উর্দ্ধ গুরুমণ্ডল ও নিম্ন গুরুমণ্ডলকে পৃথক করে। গুরুমণ্ডলের নিচে, অত্যন্ত সান্দ্রতা পূর্ণ একটি তরল বহিঃ ভূকেন্দ্র থাকে, যা একটি নিরেট অন্তঃ ভূকেন্দ্রের উপরে অবস্থান করে। পৃথিবীর অন্তঃ ভূকেন্দ্রের ঘূর্ণনের কৌণিক বেগ বাদবাকি ভূখন্ডের তুলনায় সামান্য বেশি হতে পারে, এটি প্রতি বছর ০.১–০.৫° বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। অন্তঃ ভূকেন্দ্রের পরিধি পৃথিবীর পরিধির তুলনায় পাঁচ ভাগের এক ভাগ হয়ে থাকে। | ভূত্বকের পুরুত্ব মহাসাগরে নিচে প্রায় কত কিলোমিটার পর্যন্ত পরিবর্তিত হয়ে থাকে ? | {
"answer_start": [
397,
398
],
"text": [
" ৬ ",
"৬ "
]
} |
bn_wiki_1914_04 | পৃথিবী | পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ কাঠামো অন্যান্য বহুজাগতিক গ্রহের মত বিভিন্ন স্তরে বিভক্ত, স্তরগুলোর গঠন এগুলোর রাসায়নিক ও ভৌত (রিওলজি) বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে। সবচেয়ে বাইরের স্তরটি রাসায়নিকভাবে স্বতন্ত্র নিরেট সিলিকেট ভূত্বক, যার নিচে রয়েছে অধিক সান্দ্রতা সম্পন্ন নিরেট ম্যান্টেল বা গুরুমণ্ডল। ভূত্বকটি গুরুমণ্ডল থেকে পৃথক রয়েছে মোহোরোভিচিক বিচ্ছিন্নতা অংশ দ্বারা। ভূত্বকের পুরুত্ব মহাসাগরে নিচে প্রায় ৬ কিলোমিটার এবং মহাদেশের ক্ষেত্রে প্রায় ৩০-৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত পরিবর্তিত হয়ে থাকে। ভূত্বক এবং এর সাথে ঠান্ডা, দৃঢ় উপরের দিকের উর্দ্ধ গুরুমণ্ডলকে একসাথে বলা হয়ে থাকে লিথোস্ফিয়ার এবং লিথোস্ফিয়ার সেই অংশ যেখানে টেকটনিক প্লেটগুলো সংকুচিত অবস্থায় থাকে। লিথোস্ফিয়ারের পরের স্তরটি হল অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার, এটা এর উপরের স্তর থেকে কম সান্দ্রতা সম্পন্ন, এবং এর উপরে অবস্থান করে লিথোস্ফিয়ার নড়াচড়া করতে পারে। ভূপৃষ্ঠ থেকে ৪১০ কি.মি. থেকে ৬৬০ কি.মি. গভীরতার মধ্যে গুরুমণ্ডলের ক্রিস্টাল কাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন দেখা যায়, এখানে রূপান্তর অঞ্চলের একটি বিস্তারে পাওয়া যায়, যা উর্দ্ধ গুরুমণ্ডল ও নিম্ন গুরুমণ্ডলকে পৃথক করে। গুরুমণ্ডলের নিচে, অত্যন্ত সান্দ্রতা পূর্ণ একটি তরল বহিঃ ভূকেন্দ্র থাকে, যা একটি নিরেট অন্তঃ ভূকেন্দ্রের উপরে অবস্থান করে। পৃথিবীর অন্তঃ ভূকেন্দ্রের ঘূর্ণনের কৌণিক বেগ বাদবাকি ভূখন্ডের তুলনায় সামান্য বেশি হতে পারে, এটি প্রতি বছর ০.১–০.৫° বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। অন্তঃ ভূকেন্দ্রের পরিধি পৃথিবীর পরিধির তুলনায় পাঁচ ভাগের এক ভাগ হয়ে থাকে। | ভূপৃষ্ঠ থেকে কত কি.মি. থেকে কত কি.মি. গভীরতার মধ্যে গুরুমণ্ডলের ক্রিস্টাল কাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন দেখা যায় ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1914_05 | পৃথিবী | পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ কাঠামো অন্যান্য বহুজাগতিক গ্রহের মত বিভিন্ন স্তরে বিভক্ত, স্তরগুলোর গঠন এগুলোর রাসায়নিক ও ভৌত (রিওলজি) বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে। সবচেয়ে বাইরের স্তরটি রাসায়নিকভাবে স্বতন্ত্র নিরেট সিলিকেট ভূত্বক, যার নিচে রয়েছে অধিক সান্দ্রতা সম্পন্ন নিরেট ম্যান্টেল বা গুরুমণ্ডল। ভূত্বকটি গুরুমণ্ডল থেকে পৃথক রয়েছে মোহোরোভিচিক বিচ্ছিন্নতা অংশ দ্বারা। ভূত্বকের পুরুত্ব মহাসাগরে নিচে প্রায় ৬ কিলোমিটার এবং মহাদেশের ক্ষেত্রে প্রায় ৩০-৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত পরিবর্তিত হয়ে থাকে। ভূত্বক এবং এর সাথে ঠান্ডা, দৃঢ় উপরের দিকের উর্দ্ধ গুরুমণ্ডলকে একসাথে বলা হয়ে থাকে লিথোস্ফিয়ার এবং লিথোস্ফিয়ার সেই অংশ যেখানে টেকটনিক প্লেটগুলো সংকুচিত অবস্থায় থাকে। লিথোস্ফিয়ারের পরের স্তরটি হল অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার, এটা এর উপরের স্তর থেকে কম সান্দ্রতা সম্পন্ন, এবং এর উপরে অবস্থান করে লিথোস্ফিয়ার নড়াচড়া করতে পারে। ভূপৃষ্ঠ থেকে ৪১০ কি.মি. থেকে ৬৬০ কি.মি. গভীরতার মধ্যে গুরুমণ্ডলের ক্রিস্টাল কাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন দেখা যায়, এখানে রূপান্তর অঞ্চলের একটি বিস্তারে পাওয়া যায়, যা উর্দ্ধ গুরুমণ্ডল ও নিম্ন গুরুমণ্ডলকে পৃথক করে। গুরুমণ্ডলের নিচে, অত্যন্ত সান্দ্রতা পূর্ণ একটি তরল বহিঃ ভূকেন্দ্র থাকে, যা একটি নিরেট অন্তঃ ভূকেন্দ্রের উপরে অবস্থান করে। পৃথিবীর অন্তঃ ভূকেন্দ্রের ঘূর্ণনের কৌণিক বেগ বাদবাকি ভূখন্ডের তুলনায় সামান্য বেশি হতে পারে, এটি প্রতি বছর ০.১–০.৫° বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। অন্তঃ ভূকেন্দ্রের পরিধি পৃথিবীর পরিধির তুলনায় পাঁচ ভাগের এক ভাগ হয়ে থাকে। | উর্দ্ধ গুরুমণ্ডল ও নিম্ন গুরুমণ্ডল কী ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0538_02 | বৈদ্যুতিক যন্ত্র | তড়িৎ প্রকৌশলে, তাড়িতচৌম্বকীয় শক্তি ব্যবহার করে কাজ করা বিভিন্ন যন্ত্র যেমন বৈদ্যুতিক মোটর, বৈদ্যুতিক জেনারেটর প্রভৃতিই হচ্ছে সাধারণ কথায় বৈদ্যুতিক যন্ত্র। বৈদ্যুতিক যন্ত্র হচ্ছে মূলত ইলেক্ট্রোমেকানিকাল শক্তি রূপান্তরকারী: বৈদ্যুতিক মোটর বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে এবং বৈদ্যুতিক জেনারেটর যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। একটি যন্ত্রের গতিশীল অংশসমূহ ঘূর্ণনশীল (ঘূর্ণন যন্ত্র ) বা রৈখিক ( লিনিয়ার মেশিন ) হতে পারে। বৈদ্যুতিক মোটর ও জেনারেটরের পাশাপাশি একটি তৃতীয় ক্যাটাগরির যন্ত্র হচ্ছে ট্রান্সফরমার, এই যন্ত্রটিও শক্তি রূপান্তরে ব্যবহৃত হয় যদিও এর কোনো গতিশীল অংশ নেই, যন্ত্রটি দ্বারা দিক পরিবর্তী বিদ্যুতের ভোল্টেজ লেভেল পরিবর্তন করা হয়।
বৈদ্যুতিক যন্ত্রসমূহের একটি ভাগ হচ্ছে জেনারেটর যা কার্যত পৃথিবীর সমস্ত বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপাদন করে এবং অপর ভাগ হচ্ছে বৈদ্যুতিক মোটর যা পৃথিবীতে মোট উৎপাদিত বৈদ্যুতিক শক্তির প্রায় ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ব্যয় করে। ১৯ শতকের মধ্যভাগে বৈদ্যুতিক যন্ত্রসমূহের বিকাশ শুরু হয়েছিল এবং তখন থেকেই যন্ত্রসমূহ অবকাঠামোর একটি সর্বব্যাপী উপাদান হয়ে উঠেছিল। যে কোনো ধরনের বৈশ্বিক সংরক্ষণ, গ্রিন এনার্জি কিংবা বিকল্প শক্তির কৌশলের জন্য আরো বেশি দক্ষ বৈদ্যুতিক যন্ত্রপ্রযুক্তির উন্নয়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বৈদ্যুতিক জেনারেটর হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র যা যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। জেনারেটর একটি বাহ্যিক তড়িৎ বর্তনীর মধ্য দিয়ে ইলেকট্রনের প্রবাহ চালনা করে। এটা কিছুটা পানির পাম্পের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ, যেটি কিনা পানির একটি প্রবাহ তৈরি করে কিন্তু অভ্যন্তরে পানি উৎপন্ন করে না। যান্ত্রিক শক্তির উৎস, প্রাইম মুভার, একটি পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত অথবা এককভাবে টারবাইন বাষ্প ইঞ্জিন, টারবাইন বা জলচালিত চাকার মধ্য দিয়ে পানিপ্রবাহ, অন্তর্দহন ইঞ্জিন, বায়ুকল, হ্যান্ড ক্র্যাঙ্ক, সংকুচিত বায়ু বা যান্ত্রিক শক্তির অন্য যেকোনো উৎস হতে পারে।
একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রের প্রধান দুটি অংশকে যান্ত্রিক কিংবা বৈদ্যুতিক পরিভাষায় বর্ণনা করা যেতে পারে। যান্ত্রিক পরিভাষায়, একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রের ঘূর্ণায়মান অংশ হচ্ছে রোটর এবং স্থির অংশকে বলা হয় স্টেটর। অপরদিকে বৈদ্যুতিক পরিভাষায়, বৈদ্যুতিক যন্ত্রের শক্তি উৎপাদনকারী উপাদানটি হচ্ছে আর্মেচার এবং চৌম্বকক্ষেত্র উপাদান হচ্ছে ফিল্ড। আর্মেচারটি স্টেটর অথবা রোটর যেকোনো একটার উপর থাকতে পারে। স্টেটর কিংবা রোটর যেকোনোটার উপরে তড়িতচুম্বক অথবা স্থায়ী চুম্বক স্থাপনের মাধ্যমে চৌম্বকক্ষেত্র তৈরী করা যায়। বৈদ্যুতিক জেনারেটরকে দুইভাগে ভাগ করা যায়, এসি জেনারেটর এবং ডিসি জেনারেটর। | বৈদ্যুতিক মোটর কোন শক্তিকে কোন শক্তিতে রূপান্তরিত করে? | {
"answer_start": [
241,
241
],
"text": [
"বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে",
"বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে"
]
} |
bn_wiki_0538_03 | বৈদ্যুতিক যন্ত্র | তড়িৎ প্রকৌশলে, তাড়িতচৌম্বকীয় শক্তি ব্যবহার করে কাজ করা বিভিন্ন যন্ত্র যেমন বৈদ্যুতিক মোটর, বৈদ্যুতিক জেনারেটর প্রভৃতিই হচ্ছে সাধারণ কথায় বৈদ্যুতিক যন্ত্র। বৈদ্যুতিক যন্ত্র হচ্ছে মূলত ইলেক্ট্রোমেকানিকাল শক্তি রূপান্তরকারী: বৈদ্যুতিক মোটর বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে এবং বৈদ্যুতিক জেনারেটর যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। একটি যন্ত্রের গতিশীল অংশসমূহ ঘূর্ণনশীল (ঘূর্ণন যন্ত্র ) বা রৈখিক ( লিনিয়ার মেশিন ) হতে পারে। বৈদ্যুতিক মোটর ও জেনারেটরের পাশাপাশি একটি তৃতীয় ক্যাটাগরির যন্ত্র হচ্ছে ট্রান্সফরমার, এই যন্ত্রটিও শক্তি রূপান্তরে ব্যবহৃত হয় যদিও এর কোনো গতিশীল অংশ নেই, যন্ত্রটি দ্বারা দিক পরিবর্তী বিদ্যুতের ভোল্টেজ লেভেল পরিবর্তন করা হয়।
বৈদ্যুতিক যন্ত্রসমূহের একটি ভাগ হচ্ছে জেনারেটর যা কার্যত পৃথিবীর সমস্ত বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপাদন করে এবং অপর ভাগ হচ্ছে বৈদ্যুতিক মোটর যা পৃথিবীতে মোট উৎপাদিত বৈদ্যুতিক শক্তির প্রায় ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ব্যয় করে। ১৯ শতকের মধ্যভাগে বৈদ্যুতিক যন্ত্রসমূহের বিকাশ শুরু হয়েছিল এবং তখন থেকেই যন্ত্রসমূহ অবকাঠামোর একটি সর্বব্যাপী উপাদান হয়ে উঠেছিল। যে কোনো ধরনের বৈশ্বিক সংরক্ষণ, গ্রিন এনার্জি কিংবা বিকল্প শক্তির কৌশলের জন্য আরো বেশি দক্ষ বৈদ্যুতিক যন্ত্রপ্রযুক্তির উন্নয়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বৈদ্যুতিক জেনারেটর হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র যা যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। জেনারেটর একটি বাহ্যিক তড়িৎ বর্তনীর মধ্য দিয়ে ইলেকট্রনের প্রবাহ চালনা করে। এটা কিছুটা পানির পাম্পের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ, যেটি কিনা পানির একটি প্রবাহ তৈরি করে কিন্তু অভ্যন্তরে পানি উৎপন্ন করে না। যান্ত্রিক শক্তির উৎস, প্রাইম মুভার, একটি পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত অথবা এককভাবে টারবাইন বাষ্প ইঞ্জিন, টারবাইন বা জলচালিত চাকার মধ্য দিয়ে পানিপ্রবাহ, অন্তর্দহন ইঞ্জিন, বায়ুকল, হ্যান্ড ক্র্যাঙ্ক, সংকুচিত বায়ু বা যান্ত্রিক শক্তির অন্য যেকোনো উৎস হতে পারে।
একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রের প্রধান দুটি অংশকে যান্ত্রিক কিংবা বৈদ্যুতিক পরিভাষায় বর্ণনা করা যেতে পারে। যান্ত্রিক পরিভাষায়, একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রের ঘূর্ণায়মান অংশ হচ্ছে রোটর এবং স্থির অংশকে বলা হয় স্টেটর। অপরদিকে বৈদ্যুতিক পরিভাষায়, বৈদ্যুতিক যন্ত্রের শক্তি উৎপাদনকারী উপাদানটি হচ্ছে আর্মেচার এবং চৌম্বকক্ষেত্র উপাদান হচ্ছে ফিল্ড। আর্মেচারটি স্টেটর অথবা রোটর যেকোনো একটার উপর থাকতে পারে। স্টেটর কিংবা রোটর যেকোনোটার উপরে তড়িতচুম্বক অথবা স্থায়ী চুম্বক স্থাপনের মাধ্যমে চৌম্বকক্ষেত্র তৈরী করা যায়। বৈদ্যুতিক জেনারেটরকে দুইভাগে ভাগ করা যায়, এসি জেনারেটর এবং ডিসি জেনারেটর। | বৈদ্যুতিক জেনারেটর কোন শক্তিকে কোন শক্তিতে রূপান্তরিত করে? | {
"answer_start": [
313,
313
],
"text": [
"যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে",
"যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে"
]
} |
bn_wiki_0538_04 | বৈদ্যুতিক যন্ত্র | তড়িৎ প্রকৌশলে, তাড়িতচৌম্বকীয় শক্তি ব্যবহার করে কাজ করা বিভিন্ন যন্ত্র যেমন বৈদ্যুতিক মোটর, বৈদ্যুতিক জেনারেটর প্রভৃতিই হচ্ছে সাধারণ কথায় বৈদ্যুতিক যন্ত্র। বৈদ্যুতিক যন্ত্র হচ্ছে মূলত ইলেক্ট্রোমেকানিকাল শক্তি রূপান্তরকারী: বৈদ্যুতিক মোটর বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে এবং বৈদ্যুতিক জেনারেটর যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। একটি যন্ত্রের গতিশীল অংশসমূহ ঘূর্ণনশীল (ঘূর্ণন যন্ত্র ) বা রৈখিক ( লিনিয়ার মেশিন ) হতে পারে। বৈদ্যুতিক মোটর ও জেনারেটরের পাশাপাশি একটি তৃতীয় ক্যাটাগরির যন্ত্র হচ্ছে ট্রান্সফরমার, এই যন্ত্রটিও শক্তি রূপান্তরে ব্যবহৃত হয় যদিও এর কোনো গতিশীল অংশ নেই, যন্ত্রটি দ্বারা দিক পরিবর্তী বিদ্যুতের ভোল্টেজ লেভেল পরিবর্তন করা হয়।
বৈদ্যুতিক যন্ত্রসমূহের একটি ভাগ হচ্ছে জেনারেটর যা কার্যত পৃথিবীর সমস্ত বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপাদন করে এবং অপর ভাগ হচ্ছে বৈদ্যুতিক মোটর যা পৃথিবীতে মোট উৎপাদিত বৈদ্যুতিক শক্তির প্রায় ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ব্যয় করে। ১৯ শতকের মধ্যভাগে বৈদ্যুতিক যন্ত্রসমূহের বিকাশ শুরু হয়েছিল এবং তখন থেকেই যন্ত্রসমূহ অবকাঠামোর একটি সর্বব্যাপী উপাদান হয়ে উঠেছিল। যে কোনো ধরনের বৈশ্বিক সংরক্ষণ, গ্রিন এনার্জি কিংবা বিকল্প শক্তির কৌশলের জন্য আরো বেশি দক্ষ বৈদ্যুতিক যন্ত্রপ্রযুক্তির উন্নয়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বৈদ্যুতিক জেনারেটর হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র যা যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। জেনারেটর একটি বাহ্যিক তড়িৎ বর্তনীর মধ্য দিয়ে ইলেকট্রনের প্রবাহ চালনা করে। এটা কিছুটা পানির পাম্পের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ, যেটি কিনা পানির একটি প্রবাহ তৈরি করে কিন্তু অভ্যন্তরে পানি উৎপন্ন করে না। যান্ত্রিক শক্তির উৎস, প্রাইম মুভার, একটি পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত অথবা এককভাবে টারবাইন বাষ্প ইঞ্জিন, টারবাইন বা জলচালিত চাকার মধ্য দিয়ে পানিপ্রবাহ, অন্তর্দহন ইঞ্জিন, বায়ুকল, হ্যান্ড ক্র্যাঙ্ক, সংকুচিত বায়ু বা যান্ত্রিক শক্তির অন্য যেকোনো উৎস হতে পারে।
একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রের প্রধান দুটি অংশকে যান্ত্রিক কিংবা বৈদ্যুতিক পরিভাষায় বর্ণনা করা যেতে পারে। যান্ত্রিক পরিভাষায়, একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রের ঘূর্ণায়মান অংশ হচ্ছে রোটর এবং স্থির অংশকে বলা হয় স্টেটর। অপরদিকে বৈদ্যুতিক পরিভাষায়, বৈদ্যুতিক যন্ত্রের শক্তি উৎপাদনকারী উপাদানটি হচ্ছে আর্মেচার এবং চৌম্বকক্ষেত্র উপাদান হচ্ছে ফিল্ড। আর্মেচারটি স্টেটর অথবা রোটর যেকোনো একটার উপর থাকতে পারে। স্টেটর কিংবা রোটর যেকোনোটার উপরে তড়িতচুম্বক অথবা স্থায়ী চুম্বক স্থাপনের মাধ্যমে চৌম্বকক্ষেত্র তৈরী করা যায়। বৈদ্যুতিক জেনারেটরকে দুইভাগে ভাগ করা যায়, এসি জেনারেটর এবং ডিসি জেনারেটর। | ট্রান্সফরমার যন্ত্রটি কোন কাজে ব্যবহৃত হয় ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0538_05 | বৈদ্যুতিক যন্ত্র | তড়িৎ প্রকৌশলে, তাড়িতচৌম্বকীয় শক্তি ব্যবহার করে কাজ করা বিভিন্ন যন্ত্র যেমন বৈদ্যুতিক মোটর, বৈদ্যুতিক জেনারেটর প্রভৃতিই হচ্ছে সাধারণ কথায় বৈদ্যুতিক যন্ত্র। বৈদ্যুতিক যন্ত্র হচ্ছে মূলত ইলেক্ট্রোমেকানিকাল শক্তি রূপান্তরকারী: বৈদ্যুতিক মোটর বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে এবং বৈদ্যুতিক জেনারেটর যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। একটি যন্ত্রের গতিশীল অংশসমূহ ঘূর্ণনশীল (ঘূর্ণন যন্ত্র ) বা রৈখিক ( লিনিয়ার মেশিন ) হতে পারে। বৈদ্যুতিক মোটর ও জেনারেটরের পাশাপাশি একটি তৃতীয় ক্যাটাগরির যন্ত্র হচ্ছে ট্রান্সফরমার, এই যন্ত্রটিও শক্তি রূপান্তরে ব্যবহৃত হয় যদিও এর কোনো গতিশীল অংশ নেই, যন্ত্রটি দ্বারা দিক পরিবর্তী বিদ্যুতের ভোল্টেজ লেভেল পরিবর্তন করা হয়।
বৈদ্যুতিক যন্ত্রসমূহের একটি ভাগ হচ্ছে জেনারেটর যা কার্যত পৃথিবীর সমস্ত বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপাদন করে এবং অপর ভাগ হচ্ছে বৈদ্যুতিক মোটর যা পৃথিবীতে মোট উৎপাদিত বৈদ্যুতিক শক্তির প্রায় ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ব্যয় করে। ১৯ শতকের মধ্যভাগে বৈদ্যুতিক যন্ত্রসমূহের বিকাশ শুরু হয়েছিল এবং তখন থেকেই যন্ত্রসমূহ অবকাঠামোর একটি সর্বব্যাপী উপাদান হয়ে উঠেছিল। যে কোনো ধরনের বৈশ্বিক সংরক্ষণ, গ্রিন এনার্জি কিংবা বিকল্প শক্তির কৌশলের জন্য আরো বেশি দক্ষ বৈদ্যুতিক যন্ত্রপ্রযুক্তির উন্নয়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বৈদ্যুতিক জেনারেটর হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র যা যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। জেনারেটর একটি বাহ্যিক তড়িৎ বর্তনীর মধ্য দিয়ে ইলেকট্রনের প্রবাহ চালনা করে। এটা কিছুটা পানির পাম্পের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ, যেটি কিনা পানির একটি প্রবাহ তৈরি করে কিন্তু অভ্যন্তরে পানি উৎপন্ন করে না। যান্ত্রিক শক্তির উৎস, প্রাইম মুভার, একটি পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত অথবা এককভাবে টারবাইন বাষ্প ইঞ্জিন, টারবাইন বা জলচালিত চাকার মধ্য দিয়ে পানিপ্রবাহ, অন্তর্দহন ইঞ্জিন, বায়ুকল, হ্যান্ড ক্র্যাঙ্ক, সংকুচিত বায়ু বা যান্ত্রিক শক্তির অন্য যেকোনো উৎস হতে পারে।
একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রের প্রধান দুটি অংশকে যান্ত্রিক কিংবা বৈদ্যুতিক পরিভাষায় বর্ণনা করা যেতে পারে। যান্ত্রিক পরিভাষায়, একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রের ঘূর্ণায়মান অংশ হচ্ছে রোটর এবং স্থির অংশকে বলা হয় স্টেটর। অপরদিকে বৈদ্যুতিক পরিভাষায়, বৈদ্যুতিক যন্ত্রের শক্তি উৎপাদনকারী উপাদানটি হচ্ছে আর্মেচার এবং চৌম্বকক্ষেত্র উপাদান হচ্ছে ফিল্ড। আর্মেচারটি স্টেটর অথবা রোটর যেকোনো একটার উপর থাকতে পারে। স্টেটর কিংবা রোটর যেকোনোটার উপরে তড়িতচুম্বক অথবা স্থায়ী চুম্বক স্থাপনের মাধ্যমে চৌম্বকক্ষেত্র তৈরী করা যায়। বৈদ্যুতিক জেনারেটরকে দুইভাগে ভাগ করা যায়, এসি জেনারেটর এবং ডিসি জেনারেটর। | বেশিরভাগ বৈদ্যুতিক মোটর ঘূর্ণন শক্তি উৎপন্ন করার জন্য কিসের পারস্পরিক প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে চালিত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1583_01 | ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস | ১৮৭০ সালে এঙ্গেলস লন্ডনে ফেরেন এবং ১৮৮৩ সালে মার্কসের মৃত্যু পর্যন্ত তাদের কর্মভারাক্রান্ত মিলিত মানসিক জীবন চালিয়ে যান। এর ফল হল মার্কসের দিক থেকে পুঁজি আর এঙ্গেলসের দিক থেকে ছোট বড় একসারি বই। পুঁজিবাদী অর্থনীতির জটিল ঘটনাবলীর বিশ্লেষণ নিয়ে কাজ করেন মার্কস। আর অতি সহজ ভাষায় প্রায়ই বিতর্কমূলক রচনার সাধারণ বৈজ্ঞানিক সমস্যা এবং অতীত ও বর্তমানের বিভিন্ন ব্যাপার নিয়ে ইতিহাসের বস্তুবাদি বোধ ও মার্কসের অর্থনৈতিক তত্ত্বের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে লেখেন এঙ্গেলস। এঙ্গেলসের এইসব রচনার মধ্যে উল্লেখযোগ্য দ্যুরিঙের বিরুদ্ধে বিতর্কমূলক রচনা, পরিবার ব্যক্তি মালিকানা ও রাষ্ট্রের উৎপত্তি (১৮৯৫), ল্যুদভিগ ফয়েরবাখ (১৮৯২), রাশিয়ার প্রসঙ্গে এঙ্গেলস (১৮৯৪)। মার্কস মারা যান, পুঁজি বিষয়ে তার বৃহৎ রচনা সম্পূর্ণরূপে গুছিয়ে যেতে পারেননি। খসড়া হিসেবে অবশ্যই তৈরি হয়ে গিয়েছিল। বন্ধুর মৃত্যুর পর পুঁজির ২য় ও ৩য় খন্ড গুছিয়ে তোলা ও প্রকাশনের গুরুভার শ্রমে আত্মনিয়োগ করলেন তারই অকৃত্রিম বন্ধু শ্রমিক শ্রেণির মহান শিক্ষাগুরু কমরেড ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস। | কত সালে এঙ্গেলস লন্ডনে ফেরেন ? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"১৮৭০ ",
"১৮৭০ "
]
} |
bn_wiki_1583_02 | ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস | ১৮৭০ সালে এঙ্গেলস লন্ডনে ফেরেন এবং ১৮৮৩ সালে মার্কসের মৃত্যু পর্যন্ত তাদের কর্মভারাক্রান্ত মিলিত মানসিক জীবন চালিয়ে যান। এর ফল হল মার্কসের দিক থেকে পুঁজি আর এঙ্গেলসের দিক থেকে ছোট বড় একসারি বই। পুঁজিবাদী অর্থনীতির জটিল ঘটনাবলীর বিশ্লেষণ নিয়ে কাজ করেন মার্কস। আর অতি সহজ ভাষায় প্রায়ই বিতর্কমূলক রচনার সাধারণ বৈজ্ঞানিক সমস্যা এবং অতীত ও বর্তমানের বিভিন্ন ব্যাপার নিয়ে ইতিহাসের বস্তুবাদি বোধ ও মার্কসের অর্থনৈতিক তত্ত্বের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে লেখেন এঙ্গেলস। এঙ্গেলসের এইসব রচনার মধ্যে উল্লেখযোগ্য দ্যুরিঙের বিরুদ্ধে বিতর্কমূলক রচনা, পরিবার ব্যক্তি মালিকানা ও রাষ্ট্রের উৎপত্তি (১৮৯৫), ল্যুদভিগ ফয়েরবাখ (১৮৯২), রাশিয়ার প্রসঙ্গে এঙ্গেলস (১৮৯৪)। মার্কস মারা যান, পুঁজি বিষয়ে তার বৃহৎ রচনা সম্পূর্ণরূপে গুছিয়ে যেতে পারেননি। খসড়া হিসেবে অবশ্যই তৈরি হয়ে গিয়েছিল। বন্ধুর মৃত্যুর পর পুঁজির ২য় ও ৩য় খন্ড গুছিয়ে তোলা ও প্রকাশনের গুরুভার শ্রমে আত্মনিয়োগ করলেন তারই অকৃত্রিম বন্ধু শ্রমিক শ্রেণির মহান শিক্ষাগুরু কমরেড ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস। | মার্কস কী নিয়ে কাজ করেন ? | {
"answer_start": [
196,
196
],
"text": [
"পুঁজিবাদী অর্থনীতির জটিল ঘটনাবলীর বিশ্লেষণ নিয়ে",
"পুঁজিবাদী অর্থনীতির জটিল ঘটনাবলীর বিশ্লেষণ নিয়ে"
]
} |
bn_wiki_1583_05 | ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস | ১৮৭০ সালে এঙ্গেলস লন্ডনে ফেরেন এবং ১৮৮৩ সালে মার্কসের মৃত্যু পর্যন্ত তাদের কর্মভারাক্রান্ত মিলিত মানসিক জীবন চালিয়ে যান। এর ফল হল মার্কসের দিক থেকে পুঁজি আর এঙ্গেলসের দিক থেকে ছোট বড় একসারি বই। পুঁজিবাদী অর্থনীতির জটিল ঘটনাবলীর বিশ্লেষণ নিয়ে কাজ করেন মার্কস। আর অতি সহজ ভাষায় প্রায়ই বিতর্কমূলক রচনার সাধারণ বৈজ্ঞানিক সমস্যা এবং অতীত ও বর্তমানের বিভিন্ন ব্যাপার নিয়ে ইতিহাসের বস্তুবাদি বোধ ও মার্কসের অর্থনৈতিক তত্ত্বের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে লেখেন এঙ্গেলস। এঙ্গেলসের এইসব রচনার মধ্যে উল্লেখযোগ্য দ্যুরিঙের বিরুদ্ধে বিতর্কমূলক রচনা, পরিবার ব্যক্তি মালিকানা ও রাষ্ট্রের উৎপত্তি (১৮৯৫), ল্যুদভিগ ফয়েরবাখ (১৮৯২), রাশিয়ার প্রসঙ্গে এঙ্গেলস (১৮৯৪)। মার্কস মারা যান, পুঁজি বিষয়ে তার বৃহৎ রচনা সম্পূর্ণরূপে গুছিয়ে যেতে পারেননি। খসড়া হিসেবে অবশ্যই তৈরি হয়ে গিয়েছিল। বন্ধুর মৃত্যুর পর পুঁজির ২য় ও ৩য় খন্ড গুছিয়ে তোলা ও প্রকাশনের গুরুভার শ্রমে আত্মনিয়োগ করলেন তারই অকৃত্রিম বন্ধু শ্রমিক শ্রেণির মহান শিক্ষাগুরু কমরেড ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস। | ১৮৪৫ থেকে ১৮৪৭ সাল পর্যন্ত সময়টা এঙ্গেলস কোথায় কাটান? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2800_01 | জিয়াউর রহমান | ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর অভ্যুত্থানের পর তিনি ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন। ১৯শে নভেম্বর ১৯৭৬ সালে তাকে পুনরায় সেনাবাহিনীর চিফ অফ আর্মি স্টাফ পদে নিযুক্ত করা হয় এবং বেতারে ভাষণে জিয়া নিজেকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ঘোষণা করেন এবং প্রতিবাদের মুখে উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হন। ৭ই নভেম্বরের অভ্যুত্থানের পর থেকে সায়েমের নামে তিনিই ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন।
বিচারপতি সাদাত মোহাম্মদ সায়েম একটি সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকার গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে যেতে থাকেন। সায়েম নির্বাচন আয়োজনের জন্য তাঁর অত্যন্ত আস্থাভাজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে দায়িত্ব দেন।
এদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্যদের এ সময়ে সেনানিবাসে ভিড় করতে দেখা যেত যা সম্পর্কে বিচারপতি সায়েমও অবগত ছিলেন। শেখ মুজিব বা আওয়ামী লীগ জাতীয় চার নেতার মৃত্যু হলেও আওয়ামী লীগের সংগঠন ছিল ঈর্ষণীয় এবং স্থানীয় পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত। সম্ভাব্য সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় অনুকূলে ছিল। তাই সেসব সুযোগসন্ধানী রাজনীতিবিদগণ জিয়াকে যেকোনো মূল্যে সম্ভাব্য নির্বাচন স্থগিত করতে আহবান জানান।
এদিকে সায়েমের পরম আস্থাভাজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি সাত্তারও তার নির্বাচন অনুষ্ঠান করার দায়িত্ব আগ্রাহ্য করে জিয়াকে ক্ষমতা দখলের ইন্ধন জোগাতে থাকেন।
জিয়া প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ও পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতির পদ দখল করে নেন।
জিয়াউর রহমান ১৯৭৬ সালের ৮ই মার্চ মহিলা পুলিশ গঠন করেন, ১৯৭৬ সালে কলম্বোতে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন সম্মেলনে যোগদান করেন এবং বাংলাদেশ ৭ জাতি গ্রুপের চেয়ারম্যান পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৭৬ সালেই তিনি উলশি যদুনাথপুর থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন উদ্বোধন করেন। ১৯৭৬ সালের ২৯শে নভেম্বর তিনি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হন। ১৯শে নভেম্বর ১৯৭৬ সালে তাকে পুনরায় সেনাবাহিনীর চিফ অফ আর্মি স্টাফ পদে দায়িত্বে নিযুক্ত করা হয় তিনি ১৯৭৬ সালে গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী গঠন করেন, ১৯৭৭ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি একুশে পদক প্রবর্তন করেন এবং রাষ্ট্রপতি আবু সাদাত সায়েমের উত্তরসূরি হিসেবে ২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন জিয়া দেশে আবার গণতন্ত্রায়ণের উদ্যোগ নেন। তিনি বহুদলীয় রাজনীতি চালুর সিদ্ধান্ত নেন। | সায়েম নির্বাচন আয়োজনের জন্য কাকে দায়িত্ব দেন? | {
"answer_start": [
504,
504
],
"text": [
"তাঁর অত্যন্ত আস্থাভাজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে",
"তাঁর অত্যন্ত আস্থাভাজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে"
]
} |
bn_wiki_2800_02 | জিয়াউর রহমান | ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর অভ্যুত্থানের পর তিনি ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন। ১৯শে নভেম্বর ১৯৭৬ সালে তাকে পুনরায় সেনাবাহিনীর চিফ অফ আর্মি স্টাফ পদে নিযুক্ত করা হয় এবং বেতারে ভাষণে জিয়া নিজেকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ঘোষণা করেন এবং প্রতিবাদের মুখে উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হন। ৭ই নভেম্বরের অভ্যুত্থানের পর থেকে সায়েমের নামে তিনিই ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন।
বিচারপতি সাদাত মোহাম্মদ সায়েম একটি সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকার গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে যেতে থাকেন। সায়েম নির্বাচন আয়োজনের জন্য তাঁর অত্যন্ত আস্থাভাজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে দায়িত্ব দেন।
এদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্যদের এ সময়ে সেনানিবাসে ভিড় করতে দেখা যেত যা সম্পর্কে বিচারপতি সায়েমও অবগত ছিলেন। শেখ মুজিব বা আওয়ামী লীগ জাতীয় চার নেতার মৃত্যু হলেও আওয়ামী লীগের সংগঠন ছিল ঈর্ষণীয় এবং স্থানীয় পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত। সম্ভাব্য সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় অনুকূলে ছিল। তাই সেসব সুযোগসন্ধানী রাজনীতিবিদগণ জিয়াকে যেকোনো মূল্যে সম্ভাব্য নির্বাচন স্থগিত করতে আহবান জানান।
এদিকে সায়েমের পরম আস্থাভাজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি সাত্তারও তার নির্বাচন অনুষ্ঠান করার দায়িত্ব আগ্রাহ্য করে জিয়াকে ক্ষমতা দখলের ইন্ধন জোগাতে থাকেন।
জিয়া প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ও পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতির পদ দখল করে নেন।
জিয়াউর রহমান ১৯৭৬ সালের ৮ই মার্চ মহিলা পুলিশ গঠন করেন, ১৯৭৬ সালে কলম্বোতে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন সম্মেলনে যোগদান করেন এবং বাংলাদেশ ৭ জাতি গ্রুপের চেয়ারম্যান পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৭৬ সালেই তিনি উলশি যদুনাথপুর থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন উদ্বোধন করেন। ১৯৭৬ সালের ২৯শে নভেম্বর তিনি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হন। ১৯শে নভেম্বর ১৯৭৬ সালে তাকে পুনরায় সেনাবাহিনীর চিফ অফ আর্মি স্টাফ পদে দায়িত্বে নিযুক্ত করা হয় তিনি ১৯৭৬ সালে গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী গঠন করেন, ১৯৭৭ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি একুশে পদক প্রবর্তন করেন এবং রাষ্ট্রপতি আবু সাদাত সায়েমের উত্তরসূরি হিসেবে ২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন জিয়া দেশে আবার গণতন্ত্রায়ণের উদ্যোগ নেন। তিনি বহুদলীয় রাজনীতি চালুর সিদ্ধান্ত নেন। | ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর কিসের পর জিয়া ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন? | {
"answer_start": [
22,
22
],
"text": [
"অভ্যুত্থানের পর",
"অভ্যুত্থানের পর"
]
} |
bn_wiki_2800_04 | জিয়াউর রহমান | ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর অভ্যুত্থানের পর তিনি ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন। ১৯শে নভেম্বর ১৯৭৬ সালে তাকে পুনরায় সেনাবাহিনীর চিফ অফ আর্মি স্টাফ পদে নিযুক্ত করা হয় এবং বেতারে ভাষণে জিয়া নিজেকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ঘোষণা করেন এবং প্রতিবাদের মুখে উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হন। ৭ই নভেম্বরের অভ্যুত্থানের পর থেকে সায়েমের নামে তিনিই ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন।
বিচারপতি সাদাত মোহাম্মদ সায়েম একটি সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকার গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে যেতে থাকেন। সায়েম নির্বাচন আয়োজনের জন্য তাঁর অত্যন্ত আস্থাভাজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে দায়িত্ব দেন।
এদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্যদের এ সময়ে সেনানিবাসে ভিড় করতে দেখা যেত যা সম্পর্কে বিচারপতি সায়েমও অবগত ছিলেন। শেখ মুজিব বা আওয়ামী লীগ জাতীয় চার নেতার মৃত্যু হলেও আওয়ামী লীগের সংগঠন ছিল ঈর্ষণীয় এবং স্থানীয় পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত। সম্ভাব্য সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় অনুকূলে ছিল। তাই সেসব সুযোগসন্ধানী রাজনীতিবিদগণ জিয়াকে যেকোনো মূল্যে সম্ভাব্য নির্বাচন স্থগিত করতে আহবান জানান।
এদিকে সায়েমের পরম আস্থাভাজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি সাত্তারও তার নির্বাচন অনুষ্ঠান করার দায়িত্ব আগ্রাহ্য করে জিয়াকে ক্ষমতা দখলের ইন্ধন জোগাতে থাকেন।
জিয়া প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ও পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতির পদ দখল করে নেন।
জিয়াউর রহমান ১৯৭৬ সালের ৮ই মার্চ মহিলা পুলিশ গঠন করেন, ১৯৭৬ সালে কলম্বোতে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন সম্মেলনে যোগদান করেন এবং বাংলাদেশ ৭ জাতি গ্রুপের চেয়ারম্যান পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৭৬ সালেই তিনি উলশি যদুনাথপুর থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন উদ্বোধন করেন। ১৯৭৬ সালের ২৯শে নভেম্বর তিনি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হন। ১৯শে নভেম্বর ১৯৭৬ সালে তাকে পুনরায় সেনাবাহিনীর চিফ অফ আর্মি স্টাফ পদে দায়িত্বে নিযুক্ত করা হয় তিনি ১৯৭৬ সালে গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী গঠন করেন, ১৯৭৭ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি একুশে পদক প্রবর্তন করেন এবং রাষ্ট্রপতি আবু সাদাত সায়েমের উত্তরসূরি হিসেবে ২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন জিয়া দেশে আবার গণতন্ত্রায়ণের উদ্যোগ নেন। তিনি বহুদলীয় রাজনীতি চালুর সিদ্ধান্ত নেন। | কত সালে জিয়া উলশি যদুনাথপুর থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন উদ্বোধন করেন? | {
"answer_start": [
90,
90
],
"text": [
"১৯৭৬",
"১৯৭৬"
]
} |
bn_wiki_2800_05 | জিয়াউর রহমান | ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর অভ্যুত্থানের পর তিনি ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন। ১৯শে নভেম্বর ১৯৭৬ সালে তাকে পুনরায় সেনাবাহিনীর চিফ অফ আর্মি স্টাফ পদে নিযুক্ত করা হয় এবং বেতারে ভাষণে জিয়া নিজেকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ঘোষণা করেন এবং প্রতিবাদের মুখে উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হন। ৭ই নভেম্বরের অভ্যুত্থানের পর থেকে সায়েমের নামে তিনিই ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন।
বিচারপতি সাদাত মোহাম্মদ সায়েম একটি সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকার গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে যেতে থাকেন। সায়েম নির্বাচন আয়োজনের জন্য তাঁর অত্যন্ত আস্থাভাজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে দায়িত্ব দেন।
এদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্যদের এ সময়ে সেনানিবাসে ভিড় করতে দেখা যেত যা সম্পর্কে বিচারপতি সায়েমও অবগত ছিলেন। শেখ মুজিব বা আওয়ামী লীগ জাতীয় চার নেতার মৃত্যু হলেও আওয়ামী লীগের সংগঠন ছিল ঈর্ষণীয় এবং স্থানীয় পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত। সম্ভাব্য সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় অনুকূলে ছিল। তাই সেসব সুযোগসন্ধানী রাজনীতিবিদগণ জিয়াকে যেকোনো মূল্যে সম্ভাব্য নির্বাচন স্থগিত করতে আহবান জানান।
এদিকে সায়েমের পরম আস্থাভাজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি সাত্তারও তার নির্বাচন অনুষ্ঠান করার দায়িত্ব আগ্রাহ্য করে জিয়াকে ক্ষমতা দখলের ইন্ধন জোগাতে থাকেন।
জিয়া প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ও পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতির পদ দখল করে নেন।
জিয়াউর রহমান ১৯৭৬ সালের ৮ই মার্চ মহিলা পুলিশ গঠন করেন, ১৯৭৬ সালে কলম্বোতে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন সম্মেলনে যোগদান করেন এবং বাংলাদেশ ৭ জাতি গ্রুপের চেয়ারম্যান পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৭৬ সালেই তিনি উলশি যদুনাথপুর থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন উদ্বোধন করেন। ১৯৭৬ সালের ২৯শে নভেম্বর তিনি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হন। ১৯শে নভেম্বর ১৯৭৬ সালে তাকে পুনরায় সেনাবাহিনীর চিফ অফ আর্মি স্টাফ পদে দায়িত্বে নিযুক্ত করা হয় তিনি ১৯৭৬ সালে গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী গঠন করেন, ১৯৭৭ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি একুশে পদক প্রবর্তন করেন এবং রাষ্ট্রপতি আবু সাদাত সায়েমের উত্তরসূরি হিসেবে ২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন জিয়া দেশে আবার গণতন্ত্রায়ণের উদ্যোগ নেন। তিনি বহুদলীয় রাজনীতি চালুর সিদ্ধান্ত নেন। | স্বাধীনতার পর জিয়াউর রহমানকে কুমিল্লায় সেনাবাহিনীর কততম ব্রিগেডের কমান্ডার নিয়োগ করা হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1396_01 | অভিধান | অভিধান বা শব্দকোষ এক ধরনের বই, যাতে একটি নির্দিষ্ট ভাষার শব্দসমূহ বর্ণানুক্রমে তালিকাভুক্ত থাকে এবং শব্দসমূহের অর্থ, উচ্চারণ, ব্যুৎপত্তি, ব্যবহার ইত্যাদি বর্ণিত ও ব্যাখ্যায়িত থাকে। অভিধান বিভিন্ন রকমের হতে পারে। যেমন কোনো অভিধানে শব্দের এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় অনুবাদ থাকতে পারে, কোনো অভিধানে কোন শব্দ কীভাবে ব্যবহার হবে সেটির বর্ণনা থাকতে পারে; জীবনীর অভিধানে বিভিন্ন বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবনীর সংকলন থাকতে পারে, প্রযুক্তি সম্পর্কিত অভিধানে প্রযুক্তির সুনির্দিষ্ট বিভাগ সম্পর্কিত শব্দসমূহের অর্থ ও ব্যাখ্যা থাকে। অনেক সময় অভিধানের ব্যাপ্তি বিস্তৃত হয়ে বিশ্বকোষের কাছাকাছি চলে যেতে পারে। যদিও বিশ্বকোষে ভুক্তিসমূহের বিস্তৃত ব্যাখ্যা থাকে যেখানে অভিধান শব্দসমূহের ভাষাগত দিক সম্পর্কে মনোযোগ দিয়ে থাকে। | অবিধান কী? | {
"answer_start": [
18,
18
],
"text": [
"এক ধরনের বই, যাতে একটি নির্দিষ্ট ভাষার শব্দসমূহ বর্ণানুক্রমে তালিকাভুক্ত থাকে এবং শব্দসমূহের অর্থ, উচ্চারণ, ব্যুৎপত্তি, ব্যবহার ইত্যাদি বর্ণিত ও ব্যাখ্যায়িত থাকে",
"এক ধরনের বই, যাতে একটি নির্দিষ্ট ভাষার শব্দসমূহ বর্ণানুক্রমে তালিকাভুক্ত থাকে এবং শব্দসমূহের অর্থ, উচ্চারণ, ব্যুৎপত্তি, ব্যবহার ইত্যাদি বর্ণিত ও ব্যাখ্যায়িত থাকে"
]
} |
bn_wiki_1396_02 | অভিধান | অভিধান বা শব্দকোষ এক ধরনের বই, যাতে একটি নির্দিষ্ট ভাষার শব্দসমূহ বর্ণানুক্রমে তালিকাভুক্ত থাকে এবং শব্দসমূহের অর্থ, উচ্চারণ, ব্যুৎপত্তি, ব্যবহার ইত্যাদি বর্ণিত ও ব্যাখ্যায়িত থাকে। অভিধান বিভিন্ন রকমের হতে পারে। যেমন কোনো অভিধানে শব্দের এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় অনুবাদ থাকতে পারে, কোনো অভিধানে কোন শব্দ কীভাবে ব্যবহার হবে সেটির বর্ণনা থাকতে পারে; জীবনীর অভিধানে বিভিন্ন বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবনীর সংকলন থাকতে পারে, প্রযুক্তি সম্পর্কিত অভিধানে প্রযুক্তির সুনির্দিষ্ট বিভাগ সম্পর্কিত শব্দসমূহের অর্থ ও ব্যাখ্যা থাকে। অনেক সময় অভিধানের ব্যাপ্তি বিস্তৃত হয়ে বিশ্বকোষের কাছাকাছি চলে যেতে পারে। যদিও বিশ্বকোষে ভুক্তিসমূহের বিস্তৃত ব্যাখ্যা থাকে যেখানে অভিধান শব্দসমূহের ভাষাগত দিক সম্পর্কে মনোযোগ দিয়ে থাকে। | শব্দকোষকে ইংরেজিতে কী বলা হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1396_04 | অভিধান | অভিধান বা শব্দকোষ এক ধরনের বই, যাতে একটি নির্দিষ্ট ভাষার শব্দসমূহ বর্ণানুক্রমে তালিকাভুক্ত থাকে এবং শব্দসমূহের অর্থ, উচ্চারণ, ব্যুৎপত্তি, ব্যবহার ইত্যাদি বর্ণিত ও ব্যাখ্যায়িত থাকে। অভিধান বিভিন্ন রকমের হতে পারে। যেমন কোনো অভিধানে শব্দের এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় অনুবাদ থাকতে পারে, কোনো অভিধানে কোন শব্দ কীভাবে ব্যবহার হবে সেটির বর্ণনা থাকতে পারে; জীবনীর অভিধানে বিভিন্ন বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবনীর সংকলন থাকতে পারে, প্রযুক্তি সম্পর্কিত অভিধানে প্রযুক্তির সুনির্দিষ্ট বিভাগ সম্পর্কিত শব্দসমূহের অর্থ ও ব্যাখ্যা থাকে। অনেক সময় অভিধানের ব্যাপ্তি বিস্তৃত হয়ে বিশ্বকোষের কাছাকাছি চলে যেতে পারে। যদিও বিশ্বকোষে ভুক্তিসমূহের বিস্তৃত ব্যাখ্যা থাকে যেখানে অভিধান শব্দসমূহের ভাষাগত দিক সম্পর্কে মনোযোগ দিয়ে থাকে। | প্রযুক্তি সম্পর্কিত অবিধানে কিসের ব্যাখ্যা থাকে? | {
"answer_start": [
443,
443
],
"text": [
"প্রযুক্তির সুনির্দিষ্ট বিভাগ সম্পর্কিত শব্দসমূহের অর্থ ও ব্যাখ্যা থাকে",
"প্রযুক্তির সুনির্দিষ্ট বিভাগ সম্পর্কিত শব্দসমূহের অর্থ ও ব্যাখ্যা থাকে"
]
} |
bn_wiki_1396_05 | অভিধান | অভিধান বা শব্দকোষ এক ধরনের বই, যাতে একটি নির্দিষ্ট ভাষার শব্দসমূহ বর্ণানুক্রমে তালিকাভুক্ত থাকে এবং শব্দসমূহের অর্থ, উচ্চারণ, ব্যুৎপত্তি, ব্যবহার ইত্যাদি বর্ণিত ও ব্যাখ্যায়িত থাকে। অভিধান বিভিন্ন রকমের হতে পারে। যেমন কোনো অভিধানে শব্দের এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় অনুবাদ থাকতে পারে, কোনো অভিধানে কোন শব্দ কীভাবে ব্যবহার হবে সেটির বর্ণনা থাকতে পারে; জীবনীর অভিধানে বিভিন্ন বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবনীর সংকলন থাকতে পারে, প্রযুক্তি সম্পর্কিত অভিধানে প্রযুক্তির সুনির্দিষ্ট বিভাগ সম্পর্কিত শব্দসমূহের অর্থ ও ব্যাখ্যা থাকে। অনেক সময় অভিধানের ব্যাপ্তি বিস্তৃত হয়ে বিশ্বকোষের কাছাকাছি চলে যেতে পারে। যদিও বিশ্বকোষে ভুক্তিসমূহের বিস্তৃত ব্যাখ্যা থাকে যেখানে অভিধান শব্দসমূহের ভাষাগত দিক সম্পর্কে মনোযোগ দিয়ে থাকে। | সবচেয়ে পুরাতন অভিধান পাওয়া গেছে কোন সময় কালের? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0388_01 | টায়ার | টায়ার একটি রিং-আকৃতির উপাদান যা একটি চাকার রিম ঘিরে চাকা থেকে মাটিতে লোহা থেকে একটি গাড়ির লোড স্থানান্তরিত করতে এবং পৃষ্ঠের উপর ট্র্যাশ সরবরাহ করে । অটোমোবাইল এবং বাইসাইকেলগুলির মতো বেশিরভাগ টায়ারগুলি নিউম্যাটিক্যাল ফ্লাইওভার স্ট্রাকচারস, যা একটি নমনীয় কুশন সরবরাহ করে যা পৃষ্ঠের রুক্ষ বৈশিষ্ট্যগুলির উপর টায়ার রোল হিসাবে শক শোষণ করে। টায়ারগুলি এমন একটি পদচিহ্ন সরবরাহ করে যা যন্ত্রটির ভারবহন শক্তির সাথে তার ভারসাম্য বাড়ানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে যা একটি ভারবহন চাপ সরবরাহ করে যা পৃষ্ঠটিকে অত্যধিকভাবে বিকৃত করবে না।
আধুনিক বায়ুসংক্রান্ত টায়ারের উপকরণগুলি সিন্থেটিক রাবার, প্রাকৃতিক রাবার, ফ্যাব্রিক এবং টেলিগ্রাম, কার্বন কালো এবং অন্যান্য রাসায়নিক যৌগ।শরীরটি সংকোচিত বাতাসের পরিমাণ সরবরাহ করার সময় ট্র্যাকশন সরবরাহ করে। রাবার বিকশিত হওয়ার আগে, টায়ারগুলির প্রথম সংস্করণ কেবল পরিধান এবং টায়ার প্রতিরোধের জন্য কাঠের চকারচারপাশে লাগানো ধাতুগুলির ব্যান্ড ছিল। প্রারম্ভিক রাবার টায়ার কঠিন (বায়ুসংক্রান্ত নয়) ছিল। বায়ুসংক্রান্ত টায়ারগুলি গাড়ি, বাইসাইকেল, মোটর সাইকেল, বাস, ট্রাক, ভারী সরঞ্জাম এবং বিমানসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহনগুলিতে ব্যবহার করা হয়। মেটাল টায়ারগুলি এখনও ইঞ্জিন এবং রেলকারগুলিতে ব্যবহার করা হয় এবং কঠিন রাবার (বা অন্যান্য পলিমার) টায়ারগুলি এখনও বিভিন্ন অ-স্বয়ংচালিত অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে ব্যবহৃত হয় যেমন কিছু কাস্টার, কার্ট, লনমোয়ার এবং চাকাবাড়ী। ১৮৪৪ সাল গুডইয়ার ভ্যালকানাইজেশন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। ভ্যাল্কানাইজেশন পধতির মাধ্যমে রাবার টায়ার প্রস্তুত করা যায়। ১৮৪৬ সালে রবার্ট উইলিয়াম থমসন নিউম্যাটিক টায়ার ডিজাইন আবিষ্কার করেন। তিনি এটার প্যাটেন্ট নিবন্ধন করেন। কিন্তু এটার নকশা কারো কাছে বিক্রি করেন নাই। ১৮৮৭ সালে জন বয়েড ডানলপ তার ছেলের তিন চাকার সাইকেলের জন্য একটি নিউম্যাটিক টায়ার আবিষ্কার করেন। ১৮৮৯ সালে ডানলপ তার এই নব উদ্ভাবিত টায়ারের প্যাটেন্টের জন্য আবেদন করেন। ১৮৯০ সালে ডানলপ তার ব্যাবসায়িক সহযোগী উইলিয়াম হারভে দ্যু ক্রসের সাথে মিলে আয়ারল্যান্ডে বানণিজ্যিক ভিত্তিতে নিউম্যাটিক টায়ার উৎপাদন শুরু করেন। ১৮৯১ সালে থমসনের ডিজাইনের সাথে নকশার সামঞ্জস্য মিলে যাওয়ায় ডানলপের প্যাটেন্ট বাতিল করা হয়।
মোটরগাড়ি টায়ারগুলির একটি টায়ার কোড হিসাবে সাইডওয়াল সম্মুখের মডেল চিহ্নিতকরণ করে। তারা আকার, রেটিং, এবং অন্যান্য টায়ারের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য তথ্য নির্দেশ করে
ন্যাশনাল হাইওয়ে অ্যান্ড ট্রাফিক সেফটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনএইচটিএসএ) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বয়ংচালিত নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত ডিপার্টমেন্ট অফ ট্রান্সপোর্টেশন (ডিওটি) -এর একটি মার্কিন সরকারি সংস্থা। এনএইচটিএসএ একটি ইউনিফর্ম টায়ার কোয়ালিটি গ্রেডিং সিস্টেম (ইউটিউকিজি) প্রতিষ্ঠিত করেছে, ফেডারেল রেগুলেটস কোড ৪৯ সিএফআর ৫৭৫.১০৪ অনুযায়ী টায়ারের কর্মক্ষমতা তুলনা করার জন্য একটি সিস্টেম; এটি পদব্রজে ভ্রমণ পরিধান, ট্র্যাকশন, এবং তাপমাত্রা জন্য টায়ার লেবেল প্রয়োজন।
ইউরোপীয়ান টায়ার এবং রিম টেকনিক্যাল অর্গানাইজেশন (ইটিআরটিও) ইউরোপীয় স্ট্যান্ডার্ড সংস্থা "প্রকৌশল মাত্রা, লোড / চাপের বৈশিষ্ট্য এবং অপারেটিং নির্দেশিকাগুলি স্থাপন করতে"। জুলাই ১৯৯৭ এর পরে ইউরোপে সড়ক ব্যবহারের জন্য বিক্রি করা সমস্ত টায়ার একটি ই-মার্ক বহন করতে হবে। মার্ক নিজেই হয় একটি উচ্চতর ক্ষেত্রে "ই" বা নিম্নতর ক্ষেত্রে "ই" - একটি বৃত্ত বা আয়তক্ষেত্রের একটি সংখ্যা অনুসরণ করে, আরও একটি সংখ্যা অনুসরণ করে।
জাপানী অটোমোবাইল টায়ার ম্যানুফ্যাকচারারস অ্যাসোসিয়েশন টায়ার, রিমস এবং ভালভের জন্য জাপানী স্ট্যান্ডার্ড সংস্থা। এটি টি এবং আরএ এবং ইটিআরটিও হিসাবে একই কাজ করে।
চীন বাধ্যতামূলক সার্টিফিকেশন (সি সি সি) চীনে পণ্য সুরক্ষা সম্পর্কিত একটি বাধ্যতামূলক শংসাপত্র ব্যবস্থা যা ২০০২ সালের আগস্ট মাসে কার্যকর হয়েছিল। সি সি সি সার্টিফিকেশন সিস্টেমটি চীনের গণপ্রজাতন্ত্রী চীন এর গুণমান তত্ত্বাবধান ও পরিদর্শন এবং কোয়ান্টাইনাইনের জন্য রাজ্য সাধারণ প্রশাসন দ্বারা পরিচালিত হয়। এবং গণপ্রজাতন্ত্রী চীন (সিএনসিএ) এর শংসাপত্র ও স্বীকৃতি প্রশাসন। | টায়ার কী? | {
"answer_start": [
7,
7
],
"text": [
"একটি রিং-আকৃতির উপাদান যা একটি চাকার রিম ঘিরে চাকা থেকে মাটিতে লোহা থেকে একটি গাড়ির লোড স্থানান্তরিত করতে এবং পৃষ্ঠের উপর ট্র্যাশ সরবরাহ করে",
"একটি রিং-আকৃতির উপাদান যা একটি চাকার রিম ঘিরে চাকা থেকে মাটিতে লোহা থেকে একটি গাড়ির লোড স্থানান্তরিত করতে এবং পৃষ্ঠের উপর ট্র্যাশ সরবরাহ করে"
]
} |
bn_wiki_0388_03 | টায়ার | টায়ার একটি রিং-আকৃতির উপাদান যা একটি চাকার রিম ঘিরে চাকা থেকে মাটিতে লোহা থেকে একটি গাড়ির লোড স্থানান্তরিত করতে এবং পৃষ্ঠের উপর ট্র্যাশ সরবরাহ করে । অটোমোবাইল এবং বাইসাইকেলগুলির মতো বেশিরভাগ টায়ারগুলি নিউম্যাটিক্যাল ফ্লাইওভার স্ট্রাকচারস, যা একটি নমনীয় কুশন সরবরাহ করে যা পৃষ্ঠের রুক্ষ বৈশিষ্ট্যগুলির উপর টায়ার রোল হিসাবে শক শোষণ করে। টায়ারগুলি এমন একটি পদচিহ্ন সরবরাহ করে যা যন্ত্রটির ভারবহন শক্তির সাথে তার ভারসাম্য বাড়ানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে যা একটি ভারবহন চাপ সরবরাহ করে যা পৃষ্ঠটিকে অত্যধিকভাবে বিকৃত করবে না।
আধুনিক বায়ুসংক্রান্ত টায়ারের উপকরণগুলি সিন্থেটিক রাবার, প্রাকৃতিক রাবার, ফ্যাব্রিক এবং টেলিগ্রাম, কার্বন কালো এবং অন্যান্য রাসায়নিক যৌগ।শরীরটি সংকোচিত বাতাসের পরিমাণ সরবরাহ করার সময় ট্র্যাকশন সরবরাহ করে। রাবার বিকশিত হওয়ার আগে, টায়ারগুলির প্রথম সংস্করণ কেবল পরিধান এবং টায়ার প্রতিরোধের জন্য কাঠের চকারচারপাশে লাগানো ধাতুগুলির ব্যান্ড ছিল। প্রারম্ভিক রাবার টায়ার কঠিন (বায়ুসংক্রান্ত নয়) ছিল। বায়ুসংক্রান্ত টায়ারগুলি গাড়ি, বাইসাইকেল, মোটর সাইকেল, বাস, ট্রাক, ভারী সরঞ্জাম এবং বিমানসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহনগুলিতে ব্যবহার করা হয়। মেটাল টায়ারগুলি এখনও ইঞ্জিন এবং রেলকারগুলিতে ব্যবহার করা হয় এবং কঠিন রাবার (বা অন্যান্য পলিমার) টায়ারগুলি এখনও বিভিন্ন অ-স্বয়ংচালিত অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে ব্যবহৃত হয় যেমন কিছু কাস্টার, কার্ট, লনমোয়ার এবং চাকাবাড়ী। ১৮৪৪ সাল গুডইয়ার ভ্যালকানাইজেশন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। ভ্যাল্কানাইজেশন পধতির মাধ্যমে রাবার টায়ার প্রস্তুত করা যায়। ১৮৪৬ সালে রবার্ট উইলিয়াম থমসন নিউম্যাটিক টায়ার ডিজাইন আবিষ্কার করেন। তিনি এটার প্যাটেন্ট নিবন্ধন করেন। কিন্তু এটার নকশা কারো কাছে বিক্রি করেন নাই। ১৮৮৭ সালে জন বয়েড ডানলপ তার ছেলের তিন চাকার সাইকেলের জন্য একটি নিউম্যাটিক টায়ার আবিষ্কার করেন। ১৮৮৯ সালে ডানলপ তার এই নব উদ্ভাবিত টায়ারের প্যাটেন্টের জন্য আবেদন করেন। ১৮৯০ সালে ডানলপ তার ব্যাবসায়িক সহযোগী উইলিয়াম হারভে দ্যু ক্রসের সাথে মিলে আয়ারল্যান্ডে বানণিজ্যিক ভিত্তিতে নিউম্যাটিক টায়ার উৎপাদন শুরু করেন। ১৮৯১ সালে থমসনের ডিজাইনের সাথে নকশার সামঞ্জস্য মিলে যাওয়ায় ডানলপের প্যাটেন্ট বাতিল করা হয়।
মোটরগাড়ি টায়ারগুলির একটি টায়ার কোড হিসাবে সাইডওয়াল সম্মুখের মডেল চিহ্নিতকরণ করে। তারা আকার, রেটিং, এবং অন্যান্য টায়ারের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য তথ্য নির্দেশ করে
ন্যাশনাল হাইওয়ে অ্যান্ড ট্রাফিক সেফটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনএইচটিএসএ) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বয়ংচালিত নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত ডিপার্টমেন্ট অফ ট্রান্সপোর্টেশন (ডিওটি) -এর একটি মার্কিন সরকারি সংস্থা। এনএইচটিএসএ একটি ইউনিফর্ম টায়ার কোয়ালিটি গ্রেডিং সিস্টেম (ইউটিউকিজি) প্রতিষ্ঠিত করেছে, ফেডারেল রেগুলেটস কোড ৪৯ সিএফআর ৫৭৫.১০৪ অনুযায়ী টায়ারের কর্মক্ষমতা তুলনা করার জন্য একটি সিস্টেম; এটি পদব্রজে ভ্রমণ পরিধান, ট্র্যাকশন, এবং তাপমাত্রা জন্য টায়ার লেবেল প্রয়োজন।
ইউরোপীয়ান টায়ার এবং রিম টেকনিক্যাল অর্গানাইজেশন (ইটিআরটিও) ইউরোপীয় স্ট্যান্ডার্ড সংস্থা "প্রকৌশল মাত্রা, লোড / চাপের বৈশিষ্ট্য এবং অপারেটিং নির্দেশিকাগুলি স্থাপন করতে"। জুলাই ১৯৯৭ এর পরে ইউরোপে সড়ক ব্যবহারের জন্য বিক্রি করা সমস্ত টায়ার একটি ই-মার্ক বহন করতে হবে। মার্ক নিজেই হয় একটি উচ্চতর ক্ষেত্রে "ই" বা নিম্নতর ক্ষেত্রে "ই" - একটি বৃত্ত বা আয়তক্ষেত্রের একটি সংখ্যা অনুসরণ করে, আরও একটি সংখ্যা অনুসরণ করে।
জাপানী অটোমোবাইল টায়ার ম্যানুফ্যাকচারারস অ্যাসোসিয়েশন টায়ার, রিমস এবং ভালভের জন্য জাপানী স্ট্যান্ডার্ড সংস্থা। এটি টি এবং আরএ এবং ইটিআরটিও হিসাবে একই কাজ করে।
চীন বাধ্যতামূলক সার্টিফিকেশন (সি সি সি) চীনে পণ্য সুরক্ষা সম্পর্কিত একটি বাধ্যতামূলক শংসাপত্র ব্যবস্থা যা ২০০২ সালের আগস্ট মাসে কার্যকর হয়েছিল। সি সি সি সার্টিফিকেশন সিস্টেমটি চীনের গণপ্রজাতন্ত্রী চীন এর গুণমান তত্ত্বাবধান ও পরিদর্শন এবং কোয়ান্টাইনাইনের জন্য রাজ্য সাধারণ প্রশাসন দ্বারা পরিচালিত হয়। এবং গণপ্রজাতন্ত্রী চীন (সিএনসিএ) এর শংসাপত্র ও স্বীকৃতি প্রশাসন। | যাত্রী গাড়ির জন্য হালকা-মাঝারি টায়ার ড্রাইভ চাকাতে কত পর্যন্ত লোড বহন করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0388_05 | টায়ার | টায়ার একটি রিং-আকৃতির উপাদান যা একটি চাকার রিম ঘিরে চাকা থেকে মাটিতে লোহা থেকে একটি গাড়ির লোড স্থানান্তরিত করতে এবং পৃষ্ঠের উপর ট্র্যাশ সরবরাহ করে । অটোমোবাইল এবং বাইসাইকেলগুলির মতো বেশিরভাগ টায়ারগুলি নিউম্যাটিক্যাল ফ্লাইওভার স্ট্রাকচারস, যা একটি নমনীয় কুশন সরবরাহ করে যা পৃষ্ঠের রুক্ষ বৈশিষ্ট্যগুলির উপর টায়ার রোল হিসাবে শক শোষণ করে। টায়ারগুলি এমন একটি পদচিহ্ন সরবরাহ করে যা যন্ত্রটির ভারবহন শক্তির সাথে তার ভারসাম্য বাড়ানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে যা একটি ভারবহন চাপ সরবরাহ করে যা পৃষ্ঠটিকে অত্যধিকভাবে বিকৃত করবে না।
আধুনিক বায়ুসংক্রান্ত টায়ারের উপকরণগুলি সিন্থেটিক রাবার, প্রাকৃতিক রাবার, ফ্যাব্রিক এবং টেলিগ্রাম, কার্বন কালো এবং অন্যান্য রাসায়নিক যৌগ।শরীরটি সংকোচিত বাতাসের পরিমাণ সরবরাহ করার সময় ট্র্যাকশন সরবরাহ করে। রাবার বিকশিত হওয়ার আগে, টায়ারগুলির প্রথম সংস্করণ কেবল পরিধান এবং টায়ার প্রতিরোধের জন্য কাঠের চকারচারপাশে লাগানো ধাতুগুলির ব্যান্ড ছিল। প্রারম্ভিক রাবার টায়ার কঠিন (বায়ুসংক্রান্ত নয়) ছিল। বায়ুসংক্রান্ত টায়ারগুলি গাড়ি, বাইসাইকেল, মোটর সাইকেল, বাস, ট্রাক, ভারী সরঞ্জাম এবং বিমানসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহনগুলিতে ব্যবহার করা হয়। মেটাল টায়ারগুলি এখনও ইঞ্জিন এবং রেলকারগুলিতে ব্যবহার করা হয় এবং কঠিন রাবার (বা অন্যান্য পলিমার) টায়ারগুলি এখনও বিভিন্ন অ-স্বয়ংচালিত অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে ব্যবহৃত হয় যেমন কিছু কাস্টার, কার্ট, লনমোয়ার এবং চাকাবাড়ী। ১৮৪৪ সাল গুডইয়ার ভ্যালকানাইজেশন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। ভ্যাল্কানাইজেশন পধতির মাধ্যমে রাবার টায়ার প্রস্তুত করা যায়। ১৮৪৬ সালে রবার্ট উইলিয়াম থমসন নিউম্যাটিক টায়ার ডিজাইন আবিষ্কার করেন। তিনি এটার প্যাটেন্ট নিবন্ধন করেন। কিন্তু এটার নকশা কারো কাছে বিক্রি করেন নাই। ১৮৮৭ সালে জন বয়েড ডানলপ তার ছেলের তিন চাকার সাইকেলের জন্য একটি নিউম্যাটিক টায়ার আবিষ্কার করেন। ১৮৮৯ সালে ডানলপ তার এই নব উদ্ভাবিত টায়ারের প্যাটেন্টের জন্য আবেদন করেন। ১৮৯০ সালে ডানলপ তার ব্যাবসায়িক সহযোগী উইলিয়াম হারভে দ্যু ক্রসের সাথে মিলে আয়ারল্যান্ডে বানণিজ্যিক ভিত্তিতে নিউম্যাটিক টায়ার উৎপাদন শুরু করেন। ১৮৯১ সালে থমসনের ডিজাইনের সাথে নকশার সামঞ্জস্য মিলে যাওয়ায় ডানলপের প্যাটেন্ট বাতিল করা হয়।
মোটরগাড়ি টায়ারগুলির একটি টায়ার কোড হিসাবে সাইডওয়াল সম্মুখের মডেল চিহ্নিতকরণ করে। তারা আকার, রেটিং, এবং অন্যান্য টায়ারের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য তথ্য নির্দেশ করে
ন্যাশনাল হাইওয়ে অ্যান্ড ট্রাফিক সেফটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনএইচটিএসএ) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বয়ংচালিত নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত ডিপার্টমেন্ট অফ ট্রান্সপোর্টেশন (ডিওটি) -এর একটি মার্কিন সরকারি সংস্থা। এনএইচটিএসএ একটি ইউনিফর্ম টায়ার কোয়ালিটি গ্রেডিং সিস্টেম (ইউটিউকিজি) প্রতিষ্ঠিত করেছে, ফেডারেল রেগুলেটস কোড ৪৯ সিএফআর ৫৭৫.১০৪ অনুযায়ী টায়ারের কর্মক্ষমতা তুলনা করার জন্য একটি সিস্টেম; এটি পদব্রজে ভ্রমণ পরিধান, ট্র্যাকশন, এবং তাপমাত্রা জন্য টায়ার লেবেল প্রয়োজন।
ইউরোপীয়ান টায়ার এবং রিম টেকনিক্যাল অর্গানাইজেশন (ইটিআরটিও) ইউরোপীয় স্ট্যান্ডার্ড সংস্থা "প্রকৌশল মাত্রা, লোড / চাপের বৈশিষ্ট্য এবং অপারেটিং নির্দেশিকাগুলি স্থাপন করতে"। জুলাই ১৯৯৭ এর পরে ইউরোপে সড়ক ব্যবহারের জন্য বিক্রি করা সমস্ত টায়ার একটি ই-মার্ক বহন করতে হবে। মার্ক নিজেই হয় একটি উচ্চতর ক্ষেত্রে "ই" বা নিম্নতর ক্ষেত্রে "ই" - একটি বৃত্ত বা আয়তক্ষেত্রের একটি সংখ্যা অনুসরণ করে, আরও একটি সংখ্যা অনুসরণ করে।
জাপানী অটোমোবাইল টায়ার ম্যানুফ্যাকচারারস অ্যাসোসিয়েশন টায়ার, রিমস এবং ভালভের জন্য জাপানী স্ট্যান্ডার্ড সংস্থা। এটি টি এবং আরএ এবং ইটিআরটিও হিসাবে একই কাজ করে।
চীন বাধ্যতামূলক সার্টিফিকেশন (সি সি সি) চীনে পণ্য সুরক্ষা সম্পর্কিত একটি বাধ্যতামূলক শংসাপত্র ব্যবস্থা যা ২০০২ সালের আগস্ট মাসে কার্যকর হয়েছিল। সি সি সি সার্টিফিকেশন সিস্টেমটি চীনের গণপ্রজাতন্ত্রী চীন এর গুণমান তত্ত্বাবধান ও পরিদর্শন এবং কোয়ান্টাইনাইনের জন্য রাজ্য সাধারণ প্রশাসন দ্বারা পরিচালিত হয়। এবং গণপ্রজাতন্ত্রী চীন (সিএনসিএ) এর শংসাপত্র ও স্বীকৃতি প্রশাসন। | কে নিউম্যাটিক টায়ার ডিজাইন আবিষ্কার করেন? | {
"answer_start": [
1411,
1411
],
"text": [
"রবার্ট উইলিয়াম থমসন",
"রবার্ট উইলিয়াম থমসন"
]
} |
bn_wiki_2706_02 | মুহাম্মাদ ইবনে মুসা আল-খারেজমি
| আবু আব্দুল্লাহ্ মুহাম্মাদ ইবনে মুসা আল-খারেজমি (আনু. ৭৮০–৮৫০; পূর্বে অ্যালগোরিদমি হিসেবে ল্যাটিনিকৃত) ছিলেন একজন ফরাসি বহুবিদ্যাবিশারদ, যিনি গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং ভূগোলের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে প্রভাবশালী অবদান রেখেছিলেন। প্রায় ৮২০ খ্রিস্টাব্দে তিনি বাগদাদের বাইতুল হিকমাহ গ্রন্থাগারের জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন।
বীজগণিতের উপর আল-খারেজমি জনপ্রিয়করণ গ্রন্থটি রৈখিক এবং দ্বিঘাত সমীকরণের প্রথম পদ্ধতিগত সমাধান উপস্থাপন করেছিল। বীজগণিতে তাঁর অন্যতম প্রধান সাফল্য ছিল বর্গক্ষেত্রটি সম্পূর্ণ করে কীভাবে দ্বিঘাত সমীকরণগুলি সমাধান করা যায় তার প্রদর্শন, যার জন্য তিনি জ্যামিতিক যৌক্তিকতা সরবরাহ করেছিলেন। কারণ তিনিই প্রথম বীজগণিতকে একটি স্বাধীন শৃঙ্খলা হিসেবে গণ্য করেন এবং "হ্রাস" এবং "ভারসাম্য" পদ্ধতি (বিয়োগকৃত পদগুলির একটি সমীকরণের অন্য দিকে স্থানান্তর, অর্থাৎ, সমীকরণের বিপরীত দিকের অনুরূপ পদ বাতিল করা) প্রবর্তন করেন, আল-খারেজমিকেই বীজগণিতের জনক বা প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে বর্ণনা করা হয়। বীজগণিত শব্দটি নিজেই তার বইয়ের শিরোনাম থেকে এসেছে (আল-জাবের শব্দের অর্থ "সমাপ্তি" বা "পুনরায় যোগদান")। তার নাম অ্যালগোরিজম এবং অ্যালগরিদম শব্দের জন্ম দেয়, সেইসাথে স্প্যানিশ, ইতালীয় এবং পর্তুগিজ শব্দ অ্যালগোরিটমো, এবং স্প্যানিশ গুয়ারিস্মো এবং পর্তুগিজ আলগারিস্মো অর্থ "ডিজিট"।
দ্বাদশ শতাব্দীতে, পাটিগণিতের উপর তার পাঠ্যপুস্তকের ল্যাটিন অনুবাদ (অ্যালগরিদমো ডি নিউমেরো ইন্দোরাম) যা বিভিন্ন ভারতীয় সংখ্যাকে সংহিতাবদ্ধ করে, পশ্চিমা বিশ্বের কাছে দশমিক অবস্থানগত সংখ্যা ব্যবস্থা চালু করে। ১১৪৫ সালে রবার্ট অফ চেস্টার কর্তৃক ল্যাটিন ভাষায় অনূদিত কম্পেন্ডিয়াস বুক অন ক্যালকুলেশন বাই কমপ্লিশন অ্যান্ড ব্যালান্সিং ষোড়শ শতাব্দী পর্যন্ত ইউরোপীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রধান গাণিতিক পাঠ্য-বই হিসাবে ব্যবহৃত হত।
তিনি তার সর্বাধিক পরিচিত কাজ ছাড়াও, তিনি টলেমির ভূগোল সংশোধন করেন, বিভিন্ন শহর এবং এলাকার দ্রাঘিমাংশ এবং অক্ষাংশতালিকাভুক্ত করেন। তিনি আরও জ্যোতির্বিজ্ঞান সারণির একটি সেট তৈরি করেন এবং ক্যালেন্ডারিক কাজ, সেইসাথে অ্যাস্ট্রোলাব এবং সূর্যালোক সম্পর্কে লিখেছিলেন। তিনি ত্রিকোণমিতির সঠিক সাইন, কোসাইন টেবিল এবং স্পর্শকগুলির প্রথম সারণি উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। | কতো খ্রিস্টাব্দে আল খারিজমি বাগদাদের বাইতুল হিকমাহ গ্রন্থাগারের জ্যোতির্বিজ্ঞানী হিসেবে নিযুক্ত হন? | {
"answer_start": [
230,
230
],
"text": [
"৮২০",
"৮২০"
]
} |
bn_wiki_2706_03 | মুহাম্মাদ ইবনে মুসা আল-খারেজমি
| আবু আব্দুল্লাহ্ মুহাম্মাদ ইবনে মুসা আল-খারেজমি (আনু. ৭৮০–৮৫০; পূর্বে অ্যালগোরিদমি হিসেবে ল্যাটিনিকৃত) ছিলেন একজন ফরাসি বহুবিদ্যাবিশারদ, যিনি গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং ভূগোলের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে প্রভাবশালী অবদান রেখেছিলেন। প্রায় ৮২০ খ্রিস্টাব্দে তিনি বাগদাদের বাইতুল হিকমাহ গ্রন্থাগারের জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন।
বীজগণিতের উপর আল-খারেজমি জনপ্রিয়করণ গ্রন্থটি রৈখিক এবং দ্বিঘাত সমীকরণের প্রথম পদ্ধতিগত সমাধান উপস্থাপন করেছিল। বীজগণিতে তাঁর অন্যতম প্রধান সাফল্য ছিল বর্গক্ষেত্রটি সম্পূর্ণ করে কীভাবে দ্বিঘাত সমীকরণগুলি সমাধান করা যায় তার প্রদর্শন, যার জন্য তিনি জ্যামিতিক যৌক্তিকতা সরবরাহ করেছিলেন। কারণ তিনিই প্রথম বীজগণিতকে একটি স্বাধীন শৃঙ্খলা হিসেবে গণ্য করেন এবং "হ্রাস" এবং "ভারসাম্য" পদ্ধতি (বিয়োগকৃত পদগুলির একটি সমীকরণের অন্য দিকে স্থানান্তর, অর্থাৎ, সমীকরণের বিপরীত দিকের অনুরূপ পদ বাতিল করা) প্রবর্তন করেন, আল-খারেজমিকেই বীজগণিতের জনক বা প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে বর্ণনা করা হয়। বীজগণিত শব্দটি নিজেই তার বইয়ের শিরোনাম থেকে এসেছে (আল-জাবের শব্দের অর্থ "সমাপ্তি" বা "পুনরায় যোগদান")। তার নাম অ্যালগোরিজম এবং অ্যালগরিদম শব্দের জন্ম দেয়, সেইসাথে স্প্যানিশ, ইতালীয় এবং পর্তুগিজ শব্দ অ্যালগোরিটমো, এবং স্প্যানিশ গুয়ারিস্মো এবং পর্তুগিজ আলগারিস্মো অর্থ "ডিজিট"।
দ্বাদশ শতাব্দীতে, পাটিগণিতের উপর তার পাঠ্যপুস্তকের ল্যাটিন অনুবাদ (অ্যালগরিদমো ডি নিউমেরো ইন্দোরাম) যা বিভিন্ন ভারতীয় সংখ্যাকে সংহিতাবদ্ধ করে, পশ্চিমা বিশ্বের কাছে দশমিক অবস্থানগত সংখ্যা ব্যবস্থা চালু করে। ১১৪৫ সালে রবার্ট অফ চেস্টার কর্তৃক ল্যাটিন ভাষায় অনূদিত কম্পেন্ডিয়াস বুক অন ক্যালকুলেশন বাই কমপ্লিশন অ্যান্ড ব্যালান্সিং ষোড়শ শতাব্দী পর্যন্ত ইউরোপীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রধান গাণিতিক পাঠ্য-বই হিসাবে ব্যবহৃত হত।
তিনি তার সর্বাধিক পরিচিত কাজ ছাড়াও, তিনি টলেমির ভূগোল সংশোধন করেন, বিভিন্ন শহর এবং এলাকার দ্রাঘিমাংশ এবং অক্ষাংশতালিকাভুক্ত করেন। তিনি আরও জ্যোতির্বিজ্ঞান সারণির একটি সেট তৈরি করেন এবং ক্যালেন্ডারিক কাজ, সেইসাথে অ্যাস্ট্রোলাব এবং সূর্যালোক সম্পর্কে লিখেছিলেন। তিনি ত্রিকোণমিতির সঠিক সাইন, কোসাইন টেবিল এবং স্পর্শকগুলির প্রথম সারণি উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। | আল খারিজমির গ্রন্থ কোন সমীকরণের প্রথম পদ্ধতিগত সমাধান উপস্থাপন করেছিল? | {
"answer_start": [
382,
382
],
"text": [
"রৈখিক এবং দ্বিঘাত সমীকরণের",
"রৈখিক এবং দ্বিঘাত সমীকরণের"
]
} |
bn_wiki_2706_04 | মুহাম্মাদ ইবনে মুসা আল-খারেজমি
| আবু আব্দুল্লাহ্ মুহাম্মাদ ইবনে মুসা আল-খারেজমি (আনু. ৭৮০–৮৫০; পূর্বে অ্যালগোরিদমি হিসেবে ল্যাটিনিকৃত) ছিলেন একজন ফরাসি বহুবিদ্যাবিশারদ, যিনি গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং ভূগোলের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে প্রভাবশালী অবদান রেখেছিলেন। প্রায় ৮২০ খ্রিস্টাব্দে তিনি বাগদাদের বাইতুল হিকমাহ গ্রন্থাগারের জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন।
বীজগণিতের উপর আল-খারেজমি জনপ্রিয়করণ গ্রন্থটি রৈখিক এবং দ্বিঘাত সমীকরণের প্রথম পদ্ধতিগত সমাধান উপস্থাপন করেছিল। বীজগণিতে তাঁর অন্যতম প্রধান সাফল্য ছিল বর্গক্ষেত্রটি সম্পূর্ণ করে কীভাবে দ্বিঘাত সমীকরণগুলি সমাধান করা যায় তার প্রদর্শন, যার জন্য তিনি জ্যামিতিক যৌক্তিকতা সরবরাহ করেছিলেন। কারণ তিনিই প্রথম বীজগণিতকে একটি স্বাধীন শৃঙ্খলা হিসেবে গণ্য করেন এবং "হ্রাস" এবং "ভারসাম্য" পদ্ধতি (বিয়োগকৃত পদগুলির একটি সমীকরণের অন্য দিকে স্থানান্তর, অর্থাৎ, সমীকরণের বিপরীত দিকের অনুরূপ পদ বাতিল করা) প্রবর্তন করেন, আল-খারেজমিকেই বীজগণিতের জনক বা প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে বর্ণনা করা হয়। বীজগণিত শব্দটি নিজেই তার বইয়ের শিরোনাম থেকে এসেছে (আল-জাবের শব্দের অর্থ "সমাপ্তি" বা "পুনরায় যোগদান")। তার নাম অ্যালগোরিজম এবং অ্যালগরিদম শব্দের জন্ম দেয়, সেইসাথে স্প্যানিশ, ইতালীয় এবং পর্তুগিজ শব্দ অ্যালগোরিটমো, এবং স্প্যানিশ গুয়ারিস্মো এবং পর্তুগিজ আলগারিস্মো অর্থ "ডিজিট"।
দ্বাদশ শতাব্দীতে, পাটিগণিতের উপর তার পাঠ্যপুস্তকের ল্যাটিন অনুবাদ (অ্যালগরিদমো ডি নিউমেরো ইন্দোরাম) যা বিভিন্ন ভারতীয় সংখ্যাকে সংহিতাবদ্ধ করে, পশ্চিমা বিশ্বের কাছে দশমিক অবস্থানগত সংখ্যা ব্যবস্থা চালু করে। ১১৪৫ সালে রবার্ট অফ চেস্টার কর্তৃক ল্যাটিন ভাষায় অনূদিত কম্পেন্ডিয়াস বুক অন ক্যালকুলেশন বাই কমপ্লিশন অ্যান্ড ব্যালান্সিং ষোড়শ শতাব্দী পর্যন্ত ইউরোপীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রধান গাণিতিক পাঠ্য-বই হিসাবে ব্যবহৃত হত।
তিনি তার সর্বাধিক পরিচিত কাজ ছাড়াও, তিনি টলেমির ভূগোল সংশোধন করেন, বিভিন্ন শহর এবং এলাকার দ্রাঘিমাংশ এবং অক্ষাংশতালিকাভুক্ত করেন। তিনি আরও জ্যোতির্বিজ্ঞান সারণির একটি সেট তৈরি করেন এবং ক্যালেন্ডারিক কাজ, সেইসাথে অ্যাস্ট্রোলাব এবং সূর্যালোক সম্পর্কে লিখেছিলেন। তিনি ত্রিকোণমিতির সঠিক সাইন, কোসাইন টেবিল এবং স্পর্শকগুলির প্রথম সারণি উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। | ইসলামী সভ্যতায় আল খারিজমির সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0035_01 | আইজাক নিউটনের প্রাথমিক জীবন | নিউটনের প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন হয় বাড়ির পাশের এক ক্ষুদ্রায়তন স্কুলে। ১২ বছর বয়সে তাকে গ্রান্থামের ব্যাকরণ স্কুলে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়। সেখানে তিনি এক ঔষধ প্রস্তুতকারক ও বিক্রেতার বাড়িতে থাকতেন। এই স্কুলে নিউটন ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্ব্বি যা থেকে তার মেধার পরিচয় পাওয়া যায়। প্রথমদিকে তার সাথে কেউ না পরলেও এক সময় আরেকটি ছেলে তার সাথে ভালো প্রতিযোগিতা করতে সমর্থ হয়েছিল। স্কুল জীবনের প্রথম থেকেই নিউটনের সবচেয়ে বেশি ঝোঁক ছিল বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র তৈরির প্রতি। সেই বয়সেই তিনি উইন্ডমিল, জল-ঘড়ি, ঘুড়ি এবং সান-ডায়াল তৈরি করেছিলেন। এছাড়া তার গুরুত্বপূর্ণ নির্মাণ ছিল একটি চার চাকার বাহন যা আরোহী নিজেই টেনে চালাতে পারতেন। ১৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে নিউটনের সৎ বাবা মারা যান। এরপর তার মা উল্সথর্পে ফিরে এসে তাকে স্কুল থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। উদ্দেশ্য ছিল বাড়িতে ক্ষেত-খামারের কাজ শিখিয়ে ভবিষ্যতের বন্দোবস্ত করে দেয়া। কিন্তু সত্বরই তিনি বুঝতে পারেন যে, খামারের কাজের দিকে নিউটনর কোন ঝোঁক নেই। নিউটনের চাচা ছিলেন বার্টন কগলিসের রেক্টর। এই চাচার উপদেশ শুনেই পরিবার থেকে তাকে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়। | নিউটনের প্রাথমিক স্কুলের নাম কী ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0035_02 | আইজাক নিউটনের প্রাথমিক জীবন | নিউটনের প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন হয় বাড়ির পাশের এক ক্ষুদ্রায়তন স্কুলে। ১২ বছর বয়সে তাকে গ্রান্থামের ব্যাকরণ স্কুলে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়। সেখানে তিনি এক ঔষধ প্রস্তুতকারক ও বিক্রেতার বাড়িতে থাকতেন। এই স্কুলে নিউটন ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্ব্বি যা থেকে তার মেধার পরিচয় পাওয়া যায়। প্রথমদিকে তার সাথে কেউ না পরলেও এক সময় আরেকটি ছেলে তার সাথে ভালো প্রতিযোগিতা করতে সমর্থ হয়েছিল। স্কুল জীবনের প্রথম থেকেই নিউটনের সবচেয়ে বেশি ঝোঁক ছিল বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র তৈরির প্রতি। সেই বয়সেই তিনি উইন্ডমিল, জল-ঘড়ি, ঘুড়ি এবং সান-ডায়াল তৈরি করেছিলেন। এছাড়া তার গুরুত্বপূর্ণ নির্মাণ ছিল একটি চার চাকার বাহন যা আরোহী নিজেই টেনে চালাতে পারতেন। ১৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে নিউটনের সৎ বাবা মারা যান। এরপর তার মা উল্সথর্পে ফিরে এসে তাকে স্কুল থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। উদ্দেশ্য ছিল বাড়িতে ক্ষেত-খামারের কাজ শিখিয়ে ভবিষ্যতের বন্দোবস্ত করে দেয়া। কিন্তু সত্বরই তিনি বুঝতে পারেন যে, খামারের কাজের দিকে নিউটনর কোন ঝোঁক নেই। নিউটনের চাচা ছিলেন বার্টন কগলিসের রেক্টর। এই চাচার উপদেশ শুনেই পরিবার থেকে তাকে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়। | ১২ বছর বয়সে তাকে কোন স্কুলে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়? | {
"answer_start": [
91,
91
],
"text": [
"গ্রান্থামের ব্যাকরণ",
"গ্রান্থামের ব্যাকরণ"
]
} |
bn_wiki_0035_03 | আইজাক নিউটনের প্রাথমিক জীবন | নিউটনের প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন হয় বাড়ির পাশের এক ক্ষুদ্রায়তন স্কুলে। ১২ বছর বয়সে তাকে গ্রান্থামের ব্যাকরণ স্কুলে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়। সেখানে তিনি এক ঔষধ প্রস্তুতকারক ও বিক্রেতার বাড়িতে থাকতেন। এই স্কুলে নিউটন ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্ব্বি যা থেকে তার মেধার পরিচয় পাওয়া যায়। প্রথমদিকে তার সাথে কেউ না পরলেও এক সময় আরেকটি ছেলে তার সাথে ভালো প্রতিযোগিতা করতে সমর্থ হয়েছিল। স্কুল জীবনের প্রথম থেকেই নিউটনের সবচেয়ে বেশি ঝোঁক ছিল বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র তৈরির প্রতি। সেই বয়সেই তিনি উইন্ডমিল, জল-ঘড়ি, ঘুড়ি এবং সান-ডায়াল তৈরি করেছিলেন। এছাড়া তার গুরুত্বপূর্ণ নির্মাণ ছিল একটি চার চাকার বাহন যা আরোহী নিজেই টেনে চালাতে পারতেন। ১৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে নিউটনের সৎ বাবা মারা যান। এরপর তার মা উল্সথর্পে ফিরে এসে তাকে স্কুল থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। উদ্দেশ্য ছিল বাড়িতে ক্ষেত-খামারের কাজ শিখিয়ে ভবিষ্যতের বন্দোবস্ত করে দেয়া। কিন্তু সত্বরই তিনি বুঝতে পারেন যে, খামারের কাজের দিকে নিউটনর কোন ঝোঁক নেই। নিউটনের চাচা ছিলেন বার্টন কগলিসের রেক্টর। এই চাচার উপদেশ শুনেই পরিবার থেকে তাকে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়। | ঔষধ প্রস্তুতকারক ও বিক্রেতার নাম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0035_04 | আইজাক নিউটনের প্রাথমিক জীবন | নিউটনের প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন হয় বাড়ির পাশের এক ক্ষুদ্রায়তন স্কুলে। ১২ বছর বয়সে তাকে গ্রান্থামের ব্যাকরণ স্কুলে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়। সেখানে তিনি এক ঔষধ প্রস্তুতকারক ও বিক্রেতার বাড়িতে থাকতেন। এই স্কুলে নিউটন ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্ব্বি যা থেকে তার মেধার পরিচয় পাওয়া যায়। প্রথমদিকে তার সাথে কেউ না পরলেও এক সময় আরেকটি ছেলে তার সাথে ভালো প্রতিযোগিতা করতে সমর্থ হয়েছিল। স্কুল জীবনের প্রথম থেকেই নিউটনের সবচেয়ে বেশি ঝোঁক ছিল বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র তৈরির প্রতি। সেই বয়সেই তিনি উইন্ডমিল, জল-ঘড়ি, ঘুড়ি এবং সান-ডায়াল তৈরি করেছিলেন। এছাড়া তার গুরুত্বপূর্ণ নির্মাণ ছিল একটি চার চাকার বাহন যা আরোহী নিজেই টেনে চালাতে পারতেন। ১৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে নিউটনের সৎ বাবা মারা যান। এরপর তার মা উল্সথর্পে ফিরে এসে তাকে স্কুল থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। উদ্দেশ্য ছিল বাড়িতে ক্ষেত-খামারের কাজ শিখিয়ে ভবিষ্যতের বন্দোবস্ত করে দেয়া। কিন্তু সত্বরই তিনি বুঝতে পারেন যে, খামারের কাজের দিকে নিউটনর কোন ঝোঁক নেই। নিউটনের চাচা ছিলেন বার্টন কগলিসের রেক্টর। এই চাচার উপদেশ শুনেই পরিবার থেকে তাকে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়। | স্কুল জীবনের প্রথম থেকেই নিউটনের সবচেয়ে বেশি ঝোঁক কিসে ছিল? | {
"answer_start": [
436,
436
],
"text": [
"বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র তৈরির প্রতি",
"বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র তৈরির প্রতি"
]
} |
bn_wiki_0035_05 | আইজাক নিউটনের প্রাথমিক জীবন | নিউটনের প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন হয় বাড়ির পাশের এক ক্ষুদ্রায়তন স্কুলে। ১২ বছর বয়সে তাকে গ্রান্থামের ব্যাকরণ স্কুলে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়। সেখানে তিনি এক ঔষধ প্রস্তুতকারক ও বিক্রেতার বাড়িতে থাকতেন। এই স্কুলে নিউটন ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্ব্বি যা থেকে তার মেধার পরিচয় পাওয়া যায়। প্রথমদিকে তার সাথে কেউ না পরলেও এক সময় আরেকটি ছেলে তার সাথে ভালো প্রতিযোগিতা করতে সমর্থ হয়েছিল। স্কুল জীবনের প্রথম থেকেই নিউটনের সবচেয়ে বেশি ঝোঁক ছিল বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র তৈরির প্রতি। সেই বয়সেই তিনি উইন্ডমিল, জল-ঘড়ি, ঘুড়ি এবং সান-ডায়াল তৈরি করেছিলেন। এছাড়া তার গুরুত্বপূর্ণ নির্মাণ ছিল একটি চার চাকার বাহন যা আরোহী নিজেই টেনে চালাতে পারতেন। ১৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে নিউটনের সৎ বাবা মারা যান। এরপর তার মা উল্সথর্পে ফিরে এসে তাকে স্কুল থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। উদ্দেশ্য ছিল বাড়িতে ক্ষেত-খামারের কাজ শিখিয়ে ভবিষ্যতের বন্দোবস্ত করে দেয়া। কিন্তু সত্বরই তিনি বুঝতে পারেন যে, খামারের কাজের দিকে নিউটনর কোন ঝোঁক নেই। নিউটনের চাচা ছিলেন বার্টন কগলিসের রেক্টর। এই চাচার উপদেশ শুনেই পরিবার থেকে তাকে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়। | কত খ্রিস্টাব্দে নিউটনের সৎ বাবা মারা যান ? | {
"answer_start": [
632,
632
],
"text": [
"১৬৫৬",
"১৬৫৬"
]
} |
bn_wiki_1597_01 | কার্ল মার্ক্স | কার্ল মার্ক্স ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত বাড়িতেই পড়াশোনা করেন। বাল্যপাঠ শেষে ট্রায়ার জিমনেসিয়াম এ ভর্তি হন, ১৭ বছর বয়সে সেখান থেকে স্নাতক হন। এরপর ইউনিভার্সিটি অফ বন-এ আইন বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। তার ইচ্ছা ছিল সাহিত্য ও দর্শন নিয়ে পড়া, কিন্তু তার বাবা মনে করতেন কার্ল স্কলার হিসেবে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারবে না। কিছুদিনের মধ্যেই তার বাবা তাকে বার্লিনের হাম্বোলডট-ইউনিভার্সিটি এ বদলি করিয়ে দেন। সে সময় মার্ক্স জীবন নিয়ে কবিতা ও প্রবন্ধ লিখতেন, তার লেখার ভাষা ছিল বাবার কাছ থেকে পাওয়া ধর্মতাত্ত্বিক তথা অতিবর্তী ঈশ্বরবাদের ভাষা। এ সময়ই তরুণ হেগেলিয়ানদের নাস্তিকতাবাদ গ্রহণ করেন। ১৮৪১ সালে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। তার পিএইচডি অভিসন্দর্ভের বিষয় ছিল প্রকৃতি সম্বন্ধে দেমোক্রিতোসীয় ও এপিকুরোসীয় দর্শনের মধ্যে পার্থক্য। উল্লেখ্য, পিএইচডি অভিসন্দর্ভ তিনি বার্লিনের বিশ্ববিদ্যালয়ে জমা না দিয়ে ইউনিভার্সিটি অফ জেনা-তে জমা দেন। কারণ তরুণ হেগেলিয়ান রেডিকেল হওয়ার কারণে বার্লিনে তার ভাবমূর্তি ভাল ছিল না। | কার্ল মার্ক্স ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত কোথায় পড়াশোনা করেন? | {
"answer_start": [
34,
34
],
"text": [
"বাড়িতে",
"বাড়িতে"
]
} |
bn_wiki_1597_02 | কার্ল মার্ক্স | কার্ল মার্ক্স ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত বাড়িতেই পড়াশোনা করেন। বাল্যপাঠ শেষে ট্রায়ার জিমনেসিয়াম এ ভর্তি হন, ১৭ বছর বয়সে সেখান থেকে স্নাতক হন। এরপর ইউনিভার্সিটি অফ বন-এ আইন বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। তার ইচ্ছা ছিল সাহিত্য ও দর্শন নিয়ে পড়া, কিন্তু তার বাবা মনে করতেন কার্ল স্কলার হিসেবে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারবে না। কিছুদিনের মধ্যেই তার বাবা তাকে বার্লিনের হাম্বোলডট-ইউনিভার্সিটি এ বদলি করিয়ে দেন। সে সময় মার্ক্স জীবন নিয়ে কবিতা ও প্রবন্ধ লিখতেন, তার লেখার ভাষা ছিল বাবার কাছ থেকে পাওয়া ধর্মতাত্ত্বিক তথা অতিবর্তী ঈশ্বরবাদের ভাষা। এ সময়ই তরুণ হেগেলিয়ানদের নাস্তিকতাবাদ গ্রহণ করেন। ১৮৪১ সালে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। তার পিএইচডি অভিসন্দর্ভের বিষয় ছিল প্রকৃতি সম্বন্ধে দেমোক্রিতোসীয় ও এপিকুরোসীয় দর্শনের মধ্যে পার্থক্য। উল্লেখ্য, পিএইচডি অভিসন্দর্ভ তিনি বার্লিনের বিশ্ববিদ্যালয়ে জমা না দিয়ে ইউনিভার্সিটি অফ জেনা-তে জমা দেন। কারণ তরুণ হেগেলিয়ান রেডিকেল হওয়ার কারণে বার্লিনে তার ভাবমূর্তি ভাল ছিল না। | মার্ক্স ১৭ বছর বয়সে কোথা থেকে স্নাতক হন? | {
"answer_start": [
72,
72
],
"text": [
"ট্রায়ার জিমনেসিয়াম ",
"ট্রায়ার জিমনেসিয়াম "
]
} |
bn_wiki_1597_03 | কার্ল মার্ক্স | কার্ল মার্ক্স ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত বাড়িতেই পড়াশোনা করেন। বাল্যপাঠ শেষে ট্রায়ার জিমনেসিয়াম এ ভর্তি হন, ১৭ বছর বয়সে সেখান থেকে স্নাতক হন। এরপর ইউনিভার্সিটি অফ বন-এ আইন বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। তার ইচ্ছা ছিল সাহিত্য ও দর্শন নিয়ে পড়া, কিন্তু তার বাবা মনে করতেন কার্ল স্কলার হিসেবে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারবে না। কিছুদিনের মধ্যেই তার বাবা তাকে বার্লিনের হাম্বোলডট-ইউনিভার্সিটি এ বদলি করিয়ে দেন। সে সময় মার্ক্স জীবন নিয়ে কবিতা ও প্রবন্ধ লিখতেন, তার লেখার ভাষা ছিল বাবার কাছ থেকে পাওয়া ধর্মতাত্ত্বিক তথা অতিবর্তী ঈশ্বরবাদের ভাষা। এ সময়ই তরুণ হেগেলিয়ানদের নাস্তিকতাবাদ গ্রহণ করেন। ১৮৪১ সালে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। তার পিএইচডি অভিসন্দর্ভের বিষয় ছিল প্রকৃতি সম্বন্ধে দেমোক্রিতোসীয় ও এপিকুরোসীয় দর্শনের মধ্যে পার্থক্য। উল্লেখ্য, পিএইচডি অভিসন্দর্ভ তিনি বার্লিনের বিশ্ববিদ্যালয়ে জমা না দিয়ে ইউনিভার্সিটি অফ জেনা-তে জমা দেন। কারণ তরুণ হেগেলিয়ান রেডিকেল হওয়ার কারণে বার্লিনে তার ভাবমূর্তি ভাল ছিল না। | মার্ক্স কত সালে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন? | {
"answer_start": [
585,
585
],
"text": [
"১৮৪১ সালে",
"১৮৪১ সালে"
]
} |
bn_wiki_1597_05 | কার্ল মার্ক্স | কার্ল মার্ক্স ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত বাড়িতেই পড়াশোনা করেন। বাল্যপাঠ শেষে ট্রায়ার জিমনেসিয়াম এ ভর্তি হন, ১৭ বছর বয়সে সেখান থেকে স্নাতক হন। এরপর ইউনিভার্সিটি অফ বন-এ আইন বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। তার ইচ্ছা ছিল সাহিত্য ও দর্শন নিয়ে পড়া, কিন্তু তার বাবা মনে করতেন কার্ল স্কলার হিসেবে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারবে না। কিছুদিনের মধ্যেই তার বাবা তাকে বার্লিনের হাম্বোলডট-ইউনিভার্সিটি এ বদলি করিয়ে দেন। সে সময় মার্ক্স জীবন নিয়ে কবিতা ও প্রবন্ধ লিখতেন, তার লেখার ভাষা ছিল বাবার কাছ থেকে পাওয়া ধর্মতাত্ত্বিক তথা অতিবর্তী ঈশ্বরবাদের ভাষা। এ সময়ই তরুণ হেগেলিয়ানদের নাস্তিকতাবাদ গ্রহণ করেন। ১৮৪১ সালে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। তার পিএইচডি অভিসন্দর্ভের বিষয় ছিল প্রকৃতি সম্বন্ধে দেমোক্রিতোসীয় ও এপিকুরোসীয় দর্শনের মধ্যে পার্থক্য। উল্লেখ্য, পিএইচডি অভিসন্দর্ভ তিনি বার্লিনের বিশ্ববিদ্যালয়ে জমা না দিয়ে ইউনিভার্সিটি অফ জেনা-তে জমা দেন। কারণ তরুণ হেগেলিয়ান রেডিকেল হওয়ার কারণে বার্লিনে তার ভাবমূর্তি ভাল ছিল না। | কী অনুসরণ করে মার্ক্স দাবি করেন যে শ্রেণী সংগ্রামের দরুন ভেঙে পড়বে এবং সমাজতন্ত্রের জন্ম হবে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2113_01 | ক্রিকেট ক্যাপ | ক্রিকেট ক্যাপ বা ক্রিকেট টুপি ক্রিকেটের পরিভাষা ও এক ধরনের নরম টুপিবিশেষ। প্রায়শঃই এ ধরনের টুপি ট্যাক্সটাইলে উৎপাদিত সূতা দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে। এটি ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণকারী যে-কোন বয়স বা লিঙ্গধারী খেলোয়াড়ের মাথায় ব্যবহারকল্পে ঐতিহ্যবাহী আবরণ বা শিরবস্ত্র। সচরাচর এটি মাথায় টুপি হিসেবে শক্তভাবে লাগানো থাকে। ছয় কিংবা আটটি অংশ একত্রিত করাসহ অর্ধ-চন্দ্রাকৃতি সহযোগে চোখের উপরে আচ্ছাদনের উপযোগী করে তৈরি করা হয়। প্রায়শঃই এটি ব্যবহারকারীর মাথায় স্থিতাবস্থা আনয়ণে আটকে রাখার স্বার্থে পেছনের দিককে প্রাধান্য দেয়। কখনোবার আটোসাটো ক্রিকেট টুপির তুলনায় সর্বদা স্থিতাবস্থা আনয়ণে বৈচিত্র্যময় ঢিলেঢালা টুপি বা ‘ব্যাগি ক্যাপ’ ব্যবহার করা হয়। | ক্রিকেট ক্যাপ কী দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে ? | {
"answer_start": [
118,
97
],
"text": [
"সূতা",
"ট্যাক্সটাইলে উৎপাদিত সূতা"
]
} |
bn_wiki_2113_03 | ক্রিকেট ক্যাপ | ক্রিকেট ক্যাপ বা ক্রিকেট টুপি ক্রিকেটের পরিভাষা ও এক ধরনের নরম টুপিবিশেষ। প্রায়শঃই এ ধরনের টুপি ট্যাক্সটাইলে উৎপাদিত সূতা দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে। এটি ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণকারী যে-কোন বয়স বা লিঙ্গধারী খেলোয়াড়ের মাথায় ব্যবহারকল্পে ঐতিহ্যবাহী আবরণ বা শিরবস্ত্র। সচরাচর এটি মাথায় টুপি হিসেবে শক্তভাবে লাগানো থাকে। ছয় কিংবা আটটি অংশ একত্রিত করাসহ অর্ধ-চন্দ্রাকৃতি সহযোগে চোখের উপরে আচ্ছাদনের উপযোগী করে তৈরি করা হয়। প্রায়শঃই এটি ব্যবহারকারীর মাথায় স্থিতাবস্থা আনয়ণে আটকে রাখার স্বার্থে পেছনের দিককে প্রাধান্য দেয়। কখনোবার আটোসাটো ক্রিকেট টুপির তুলনায় সর্বদা স্থিতাবস্থা আনয়ণে বৈচিত্র্যময় ঢিলেঢালা টুপি বা ‘ব্যাগি ক্যাপ’ ব্যবহার করা হয়। | ক্রিকেট ক্যাপ প্রথম কবে ব্যবহৃত হয় ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0881_01 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | ডিসিপ্লিন মেডিসিন ও টেকনোলজির মধ্যে সাইবারনেটিক্সকে বিজ্ঞানের জন্য একটি সাধারণ রেফারেন্স হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে বায়োনিকস , প্রস্থেটিক্স , নিউরাল নেটওয়ার্ক , মাইক্রোচিপ ইমপ্লান্ট , নিউরোপ্রসথেটিক্স এবং ব্রেন-কম্পিউটার ইন্টারফেসের মতো বিজ্ঞান জড়িত রয়েছে ।
আর্থ সিস্টেম বিজ্ঞান অনুযায়ী । জিওসাইবারনেটিক্সের লক্ষ্য হলো ইকোস্ফিয়ার এবং অ্যানথ্রোপোস্ফিয়ারের জটিল সহ-বিবর্তন নিয়ে গবেষণা এবং নিয়ন্ত্রণ করা, উদাহরণস্বরূপ, অ্যানথ্রোপোজেনিক গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের মতো গ্রহের সমস্যাগুলি মোকাবেলার জন্য কাজ করা। জিওসাইবারনেটিক্স আর্থ সিস্টেমের বিশ্লেষণের প্রেক্ষিতে গতিশীল সিস্টেমের প্রয়োগ করে।এটি এই ব্যবস্থাপনায় আকর্ষণকারী , তাদের স্থিতিশীলতা, স্থিতিস্থাপকতা এবং নাগালযোগ্যতা প্রকাশ করার জন্য গ্রহের আর্থ-সামাজিক-বাস্তুসংস্থানীয় সিস্টেমের সহ-বিবর্তনমূলক ট্র্যাজেক্টোরিজগুলির উপর বিভিন্ন স্থায়িত্বের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করার প্রভাবগুলি নিয়ে গবেষণা করার জন্য একটি তাত্ত্বিক অবকাঠামো প্রদান করে । জলবায়ু ব্যবস্থার টিপিং পয়েন্ট , গ্রহের সীমানা , মানবতার জন্য নিরাপদ অপারেটিং স্পেস এবং জিওইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো বিশ্বব্যাপী আর্থ সিস্টেমের গতিশীলতাকে নিয়ন্ত্রণ করার প্রস্তাবগুলির মতো ধারণাগুলি জিওসাইবারনেটিক আর্থ সিস্টেম বিশ্লেষণের ভাষায় তৈরি করা হয়েছে।
পদার্থবিদ্যা অনুযায়ী । সাইবারনেটিক্যাল ফিজিক্স হল সাইবারনেটিক্স ব্যবহার করে ভৌত সিস্টেম অধ্যয়ন করার একটি পদ্ধতি।
সাইবারনেটিক্সে কর্মরত নৃতত্ত্ববিদদের মধ্যে রয়েছে গ্রেগরি বেটসন, মার্গারেট মিড, মেরি ক্যাথরিন বেটসন এবং জেনেভিয়েভ বেল।
সাইবারনেটিক্সের ধারণা ১৯৫০ এর দশক থেকে মনোবিজ্ঞান জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
সাইবারনেটিক্সের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে একটি সমষ্টিগত আচরণ পরীক্ষা করে, সমাজবিজ্ঞানীরা স্মার্ট মব এবং দাঙ্গার মতো স্বতঃস্ফূর্ত ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করতে পারেন , সেইসাথে কীভাবে সম্প্রদায়গুলি আনুষ্ঠানিক আলোচনা ছাড়াই ঐকমত্যের মাধ্যমে শিষ্টাচারের মতো নিয়মগুলি বিকাশ করে। প্রভাব নিয়ন্ত্রণ তত্ত্ব সাংস্কৃতিক বিভাগগুলির সাথে সম্পর্কিত অনুভূতিগুলির হোমিওস্ট্যাটিক রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে চারিত্রিক ভূমিকা, আবেগ এবং লেবেল তত্ত্ব ব্যাখ্যা করে ।
সমাজের একটি সাধারণ তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে সাইবারনেটিক্সের কাজ বাড়ানোর জন্য সামাজিক বিজ্ঞানে সবচেয়ে ব্যাপক প্রচেষ্টাটি ট্যালকোট পার্সন্সের করেছিলেন। এইভাবে, সাইবারনেটিক্স পার্সনসের 'আজিল' দৃষ্টান্ত অনুসারে মৌলিক শ্রেণিবিন্যাস প্রতিষ্ঠা করে, যা তার কর্ম তত্ত্বের ক্রমিক পদ্ধতি বিস্তারণ। সমাজবিজ্ঞানের এগুলো সহ আরত্ত অন্যান্য সাইবারনেটিক মডেলগুলি ম্যাকক্লেল্যান্ড এবং ফারারো সম্পাদিত একটি বইতে পর্যালোচনা করা হয়েছে। | কোথায় সাইবারনেটিক্সকে বিজ্ঞানের জন্য একটি সাধারণ রেফারেন্স হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"ডিসিপ্লিন মেডিসিন ও টেকনোলজির মধ্যে ",
"ডিসিপ্লিন মেডিসিন ও টেকনোলজির মধ্যে "
]
} |
bn_wiki_0881_02 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | ডিসিপ্লিন মেডিসিন ও টেকনোলজির মধ্যে সাইবারনেটিক্সকে বিজ্ঞানের জন্য একটি সাধারণ রেফারেন্স হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে বায়োনিকস , প্রস্থেটিক্স , নিউরাল নেটওয়ার্ক , মাইক্রোচিপ ইমপ্লান্ট , নিউরোপ্রসথেটিক্স এবং ব্রেন-কম্পিউটার ইন্টারফেসের মতো বিজ্ঞান জড়িত রয়েছে ।
আর্থ সিস্টেম বিজ্ঞান অনুযায়ী । জিওসাইবারনেটিক্সের লক্ষ্য হলো ইকোস্ফিয়ার এবং অ্যানথ্রোপোস্ফিয়ারের জটিল সহ-বিবর্তন নিয়ে গবেষণা এবং নিয়ন্ত্রণ করা, উদাহরণস্বরূপ, অ্যানথ্রোপোজেনিক গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের মতো গ্রহের সমস্যাগুলি মোকাবেলার জন্য কাজ করা। জিওসাইবারনেটিক্স আর্থ সিস্টেমের বিশ্লেষণের প্রেক্ষিতে গতিশীল সিস্টেমের প্রয়োগ করে।এটি এই ব্যবস্থাপনায় আকর্ষণকারী , তাদের স্থিতিশীলতা, স্থিতিস্থাপকতা এবং নাগালযোগ্যতা প্রকাশ করার জন্য গ্রহের আর্থ-সামাজিক-বাস্তুসংস্থানীয় সিস্টেমের সহ-বিবর্তনমূলক ট্র্যাজেক্টোরিজগুলির উপর বিভিন্ন স্থায়িত্বের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করার প্রভাবগুলি নিয়ে গবেষণা করার জন্য একটি তাত্ত্বিক অবকাঠামো প্রদান করে । জলবায়ু ব্যবস্থার টিপিং পয়েন্ট , গ্রহের সীমানা , মানবতার জন্য নিরাপদ অপারেটিং স্পেস এবং জিওইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো বিশ্বব্যাপী আর্থ সিস্টেমের গতিশীলতাকে নিয়ন্ত্রণ করার প্রস্তাবগুলির মতো ধারণাগুলি জিওসাইবারনেটিক আর্থ সিস্টেম বিশ্লেষণের ভাষায় তৈরি করা হয়েছে।
পদার্থবিদ্যা অনুযায়ী । সাইবারনেটিক্যাল ফিজিক্স হল সাইবারনেটিক্স ব্যবহার করে ভৌত সিস্টেম অধ্যয়ন করার একটি পদ্ধতি।
সাইবারনেটিক্সে কর্মরত নৃতত্ত্ববিদদের মধ্যে রয়েছে গ্রেগরি বেটসন, মার্গারেট মিড, মেরি ক্যাথরিন বেটসন এবং জেনেভিয়েভ বেল।
সাইবারনেটিক্সের ধারণা ১৯৫০ এর দশক থেকে মনোবিজ্ঞান জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
সাইবারনেটিক্সের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে একটি সমষ্টিগত আচরণ পরীক্ষা করে, সমাজবিজ্ঞানীরা স্মার্ট মব এবং দাঙ্গার মতো স্বতঃস্ফূর্ত ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করতে পারেন , সেইসাথে কীভাবে সম্প্রদায়গুলি আনুষ্ঠানিক আলোচনা ছাড়াই ঐকমত্যের মাধ্যমে শিষ্টাচারের মতো নিয়মগুলি বিকাশ করে। প্রভাব নিয়ন্ত্রণ তত্ত্ব সাংস্কৃতিক বিভাগগুলির সাথে সম্পর্কিত অনুভূতিগুলির হোমিওস্ট্যাটিক রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে চারিত্রিক ভূমিকা, আবেগ এবং লেবেল তত্ত্ব ব্যাখ্যা করে ।
সমাজের একটি সাধারণ তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে সাইবারনেটিক্সের কাজ বাড়ানোর জন্য সামাজিক বিজ্ঞানে সবচেয়ে ব্যাপক প্রচেষ্টাটি ট্যালকোট পার্সন্সের করেছিলেন। এইভাবে, সাইবারনেটিক্স পার্সনসের 'আজিল' দৃষ্টান্ত অনুসারে মৌলিক শ্রেণিবিন্যাস প্রতিষ্ঠা করে, যা তার কর্ম তত্ত্বের ক্রমিক পদ্ধতি বিস্তারণ। সমাজবিজ্ঞানের এগুলো সহ আরত্ত অন্যান্য সাইবারনেটিক মডেলগুলি ম্যাকক্লেল্যান্ড এবং ফারারো সম্পাদিত একটি বইতে পর্যালোচনা করা হয়েছে। | জিওসাইবারনেটিক্সের লক্ষ্য কী? | {
"answer_start": [
334,
334
],
"text": [
"ইকোস্ফিয়ার এবং অ্যানথ্রোপোস্ফিয়ারের জটিল সহ-বিবর্তন নিয়ে গবেষণা এবং নিয়ন্ত্রণ করা, উদাহরণস্বরূপ, অ্যানথ্রোপোজেনিক গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের মতো গ্রহের সমস্যাগুলি মোকাবেলার জন্য কাজ করা",
"ইকোস্ফিয়ার এবং অ্যানথ্রোপোস্ফিয়ারের জটিল সহ-বিবর্তন নিয়ে গবেষণা এবং নিয়ন্ত্রণ করা, উদাহরণস্বরূপ, অ্যানথ্রোপোজেনিক গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের মতো গ্রহের সমস্যাগুলি মোকাবেলার জন্য কাজ করা"
]
} |
bn_wiki_0881_03 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | ডিসিপ্লিন মেডিসিন ও টেকনোলজির মধ্যে সাইবারনেটিক্সকে বিজ্ঞানের জন্য একটি সাধারণ রেফারেন্স হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে বায়োনিকস , প্রস্থেটিক্স , নিউরাল নেটওয়ার্ক , মাইক্রোচিপ ইমপ্লান্ট , নিউরোপ্রসথেটিক্স এবং ব্রেন-কম্পিউটার ইন্টারফেসের মতো বিজ্ঞান জড়িত রয়েছে ।
আর্থ সিস্টেম বিজ্ঞান অনুযায়ী । জিওসাইবারনেটিক্সের লক্ষ্য হলো ইকোস্ফিয়ার এবং অ্যানথ্রোপোস্ফিয়ারের জটিল সহ-বিবর্তন নিয়ে গবেষণা এবং নিয়ন্ত্রণ করা, উদাহরণস্বরূপ, অ্যানথ্রোপোজেনিক গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের মতো গ্রহের সমস্যাগুলি মোকাবেলার জন্য কাজ করা। জিওসাইবারনেটিক্স আর্থ সিস্টেমের বিশ্লেষণের প্রেক্ষিতে গতিশীল সিস্টেমের প্রয়োগ করে।এটি এই ব্যবস্থাপনায় আকর্ষণকারী , তাদের স্থিতিশীলতা, স্থিতিস্থাপকতা এবং নাগালযোগ্যতা প্রকাশ করার জন্য গ্রহের আর্থ-সামাজিক-বাস্তুসংস্থানীয় সিস্টেমের সহ-বিবর্তনমূলক ট্র্যাজেক্টোরিজগুলির উপর বিভিন্ন স্থায়িত্বের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করার প্রভাবগুলি নিয়ে গবেষণা করার জন্য একটি তাত্ত্বিক অবকাঠামো প্রদান করে । জলবায়ু ব্যবস্থার টিপিং পয়েন্ট , গ্রহের সীমানা , মানবতার জন্য নিরাপদ অপারেটিং স্পেস এবং জিওইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো বিশ্বব্যাপী আর্থ সিস্টেমের গতিশীলতাকে নিয়ন্ত্রণ করার প্রস্তাবগুলির মতো ধারণাগুলি জিওসাইবারনেটিক আর্থ সিস্টেম বিশ্লেষণের ভাষায় তৈরি করা হয়েছে।
পদার্থবিদ্যা অনুযায়ী । সাইবারনেটিক্যাল ফিজিক্স হল সাইবারনেটিক্স ব্যবহার করে ভৌত সিস্টেম অধ্যয়ন করার একটি পদ্ধতি।
সাইবারনেটিক্সে কর্মরত নৃতত্ত্ববিদদের মধ্যে রয়েছে গ্রেগরি বেটসন, মার্গারেট মিড, মেরি ক্যাথরিন বেটসন এবং জেনেভিয়েভ বেল।
সাইবারনেটিক্সের ধারণা ১৯৫০ এর দশক থেকে মনোবিজ্ঞান জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
সাইবারনেটিক্সের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে একটি সমষ্টিগত আচরণ পরীক্ষা করে, সমাজবিজ্ঞানীরা স্মার্ট মব এবং দাঙ্গার মতো স্বতঃস্ফূর্ত ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করতে পারেন , সেইসাথে কীভাবে সম্প্রদায়গুলি আনুষ্ঠানিক আলোচনা ছাড়াই ঐকমত্যের মাধ্যমে শিষ্টাচারের মতো নিয়মগুলি বিকাশ করে। প্রভাব নিয়ন্ত্রণ তত্ত্ব সাংস্কৃতিক বিভাগগুলির সাথে সম্পর্কিত অনুভূতিগুলির হোমিওস্ট্যাটিক রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে চারিত্রিক ভূমিকা, আবেগ এবং লেবেল তত্ত্ব ব্যাখ্যা করে ।
সমাজের একটি সাধারণ তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে সাইবারনেটিক্সের কাজ বাড়ানোর জন্য সামাজিক বিজ্ঞানে সবচেয়ে ব্যাপক প্রচেষ্টাটি ট্যালকোট পার্সন্সের করেছিলেন। এইভাবে, সাইবারনেটিক্স পার্সনসের 'আজিল' দৃষ্টান্ত অনুসারে মৌলিক শ্রেণিবিন্যাস প্রতিষ্ঠা করে, যা তার কর্ম তত্ত্বের ক্রমিক পদ্ধতি বিস্তারণ। সমাজবিজ্ঞানের এগুলো সহ আরত্ত অন্যান্য সাইবারনেটিক মডেলগুলি ম্যাকক্লেল্যান্ড এবং ফারারো সম্পাদিত একটি বইতে পর্যালোচনা করা হয়েছে। | সাইবারনেটিক্সের ধারণা কখন থেকে মনোবিজ্ঞান জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে? | {
"answer_start": [
1422,
1422
],
"text": [
"১৯৫০ এর দশক থেকে",
"১৯৫০ এর দশক থেকে"
]
} |
bn_wiki_0881_04 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | ডিসিপ্লিন মেডিসিন ও টেকনোলজির মধ্যে সাইবারনেটিক্সকে বিজ্ঞানের জন্য একটি সাধারণ রেফারেন্স হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে বায়োনিকস , প্রস্থেটিক্স , নিউরাল নেটওয়ার্ক , মাইক্রোচিপ ইমপ্লান্ট , নিউরোপ্রসথেটিক্স এবং ব্রেন-কম্পিউটার ইন্টারফেসের মতো বিজ্ঞান জড়িত রয়েছে ।
আর্থ সিস্টেম বিজ্ঞান অনুযায়ী । জিওসাইবারনেটিক্সের লক্ষ্য হলো ইকোস্ফিয়ার এবং অ্যানথ্রোপোস্ফিয়ারের জটিল সহ-বিবর্তন নিয়ে গবেষণা এবং নিয়ন্ত্রণ করা, উদাহরণস্বরূপ, অ্যানথ্রোপোজেনিক গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের মতো গ্রহের সমস্যাগুলি মোকাবেলার জন্য কাজ করা। জিওসাইবারনেটিক্স আর্থ সিস্টেমের বিশ্লেষণের প্রেক্ষিতে গতিশীল সিস্টেমের প্রয়োগ করে।এটি এই ব্যবস্থাপনায় আকর্ষণকারী , তাদের স্থিতিশীলতা, স্থিতিস্থাপকতা এবং নাগালযোগ্যতা প্রকাশ করার জন্য গ্রহের আর্থ-সামাজিক-বাস্তুসংস্থানীয় সিস্টেমের সহ-বিবর্তনমূলক ট্র্যাজেক্টোরিজগুলির উপর বিভিন্ন স্থায়িত্বের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করার প্রভাবগুলি নিয়ে গবেষণা করার জন্য একটি তাত্ত্বিক অবকাঠামো প্রদান করে । জলবায়ু ব্যবস্থার টিপিং পয়েন্ট , গ্রহের সীমানা , মানবতার জন্য নিরাপদ অপারেটিং স্পেস এবং জিওইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো বিশ্বব্যাপী আর্থ সিস্টেমের গতিশীলতাকে নিয়ন্ত্রণ করার প্রস্তাবগুলির মতো ধারণাগুলি জিওসাইবারনেটিক আর্থ সিস্টেম বিশ্লেষণের ভাষায় তৈরি করা হয়েছে।
পদার্থবিদ্যা অনুযায়ী । সাইবারনেটিক্যাল ফিজিক্স হল সাইবারনেটিক্স ব্যবহার করে ভৌত সিস্টেম অধ্যয়ন করার একটি পদ্ধতি।
সাইবারনেটিক্সে কর্মরত নৃতত্ত্ববিদদের মধ্যে রয়েছে গ্রেগরি বেটসন, মার্গারেট মিড, মেরি ক্যাথরিন বেটসন এবং জেনেভিয়েভ বেল।
সাইবারনেটিক্সের ধারণা ১৯৫০ এর দশক থেকে মনোবিজ্ঞান জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
সাইবারনেটিক্সের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে একটি সমষ্টিগত আচরণ পরীক্ষা করে, সমাজবিজ্ঞানীরা স্মার্ট মব এবং দাঙ্গার মতো স্বতঃস্ফূর্ত ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করতে পারেন , সেইসাথে কীভাবে সম্প্রদায়গুলি আনুষ্ঠানিক আলোচনা ছাড়াই ঐকমত্যের মাধ্যমে শিষ্টাচারের মতো নিয়মগুলি বিকাশ করে। প্রভাব নিয়ন্ত্রণ তত্ত্ব সাংস্কৃতিক বিভাগগুলির সাথে সম্পর্কিত অনুভূতিগুলির হোমিওস্ট্যাটিক রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে চারিত্রিক ভূমিকা, আবেগ এবং লেবেল তত্ত্ব ব্যাখ্যা করে ।
সমাজের একটি সাধারণ তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে সাইবারনেটিক্সের কাজ বাড়ানোর জন্য সামাজিক বিজ্ঞানে সবচেয়ে ব্যাপক প্রচেষ্টাটি ট্যালকোট পার্সন্সের করেছিলেন। এইভাবে, সাইবারনেটিক্স পার্সনসের 'আজিল' দৃষ্টান্ত অনুসারে মৌলিক শ্রেণিবিন্যাস প্রতিষ্ঠা করে, যা তার কর্ম তত্ত্বের ক্রমিক পদ্ধতি বিস্তারণ। সমাজবিজ্ঞানের এগুলো সহ আরত্ত অন্যান্য সাইবারনেটিক মডেলগুলি ম্যাকক্লেল্যান্ড এবং ফারারো সম্পাদিত একটি বইতে পর্যালোচনা করা হয়েছে। | সমাজের একটি সাধারণ তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে সাইবারনেটিক্সের কাজ বাড়ানোর জন্য কে প্রচেষ্টা করেছিলেন? | {
"answer_start": [
2025,
2025
],
"text": [
" ট্যালকোট পার্সন্সের ",
" ট্যালকোট পার্সন্সের "
]
} |
bn_wiki_0881_05 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | ডিসিপ্লিন মেডিসিন ও টেকনোলজির মধ্যে সাইবারনেটিক্সকে বিজ্ঞানের জন্য একটি সাধারণ রেফারেন্স হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে বায়োনিকস , প্রস্থেটিক্স , নিউরাল নেটওয়ার্ক , মাইক্রোচিপ ইমপ্লান্ট , নিউরোপ্রসথেটিক্স এবং ব্রেন-কম্পিউটার ইন্টারফেসের মতো বিজ্ঞান জড়িত রয়েছে ।
আর্থ সিস্টেম বিজ্ঞান অনুযায়ী । জিওসাইবারনেটিক্সের লক্ষ্য হলো ইকোস্ফিয়ার এবং অ্যানথ্রোপোস্ফিয়ারের জটিল সহ-বিবর্তন নিয়ে গবেষণা এবং নিয়ন্ত্রণ করা, উদাহরণস্বরূপ, অ্যানথ্রোপোজেনিক গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের মতো গ্রহের সমস্যাগুলি মোকাবেলার জন্য কাজ করা। জিওসাইবারনেটিক্স আর্থ সিস্টেমের বিশ্লেষণের প্রেক্ষিতে গতিশীল সিস্টেমের প্রয়োগ করে।এটি এই ব্যবস্থাপনায় আকর্ষণকারী , তাদের স্থিতিশীলতা, স্থিতিস্থাপকতা এবং নাগালযোগ্যতা প্রকাশ করার জন্য গ্রহের আর্থ-সামাজিক-বাস্তুসংস্থানীয় সিস্টেমের সহ-বিবর্তনমূলক ট্র্যাজেক্টোরিজগুলির উপর বিভিন্ন স্থায়িত্বের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করার প্রভাবগুলি নিয়ে গবেষণা করার জন্য একটি তাত্ত্বিক অবকাঠামো প্রদান করে । জলবায়ু ব্যবস্থার টিপিং পয়েন্ট , গ্রহের সীমানা , মানবতার জন্য নিরাপদ অপারেটিং স্পেস এবং জিওইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো বিশ্বব্যাপী আর্থ সিস্টেমের গতিশীলতাকে নিয়ন্ত্রণ করার প্রস্তাবগুলির মতো ধারণাগুলি জিওসাইবারনেটিক আর্থ সিস্টেম বিশ্লেষণের ভাষায় তৈরি করা হয়েছে।
পদার্থবিদ্যা অনুযায়ী । সাইবারনেটিক্যাল ফিজিক্স হল সাইবারনেটিক্স ব্যবহার করে ভৌত সিস্টেম অধ্যয়ন করার একটি পদ্ধতি।
সাইবারনেটিক্সে কর্মরত নৃতত্ত্ববিদদের মধ্যে রয়েছে গ্রেগরি বেটসন, মার্গারেট মিড, মেরি ক্যাথরিন বেটসন এবং জেনেভিয়েভ বেল।
সাইবারনেটিক্সের ধারণা ১৯৫০ এর দশক থেকে মনোবিজ্ঞান জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
সাইবারনেটিক্সের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে একটি সমষ্টিগত আচরণ পরীক্ষা করে, সমাজবিজ্ঞানীরা স্মার্ট মব এবং দাঙ্গার মতো স্বতঃস্ফূর্ত ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করতে পারেন , সেইসাথে কীভাবে সম্প্রদায়গুলি আনুষ্ঠানিক আলোচনা ছাড়াই ঐকমত্যের মাধ্যমে শিষ্টাচারের মতো নিয়মগুলি বিকাশ করে। প্রভাব নিয়ন্ত্রণ তত্ত্ব সাংস্কৃতিক বিভাগগুলির সাথে সম্পর্কিত অনুভূতিগুলির হোমিওস্ট্যাটিক রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে চারিত্রিক ভূমিকা, আবেগ এবং লেবেল তত্ত্ব ব্যাখ্যা করে ।
সমাজের একটি সাধারণ তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে সাইবারনেটিক্সের কাজ বাড়ানোর জন্য সামাজিক বিজ্ঞানে সবচেয়ে ব্যাপক প্রচেষ্টাটি ট্যালকোট পার্সন্সের করেছিলেন। এইভাবে, সাইবারনেটিক্স পার্সনসের 'আজিল' দৃষ্টান্ত অনুসারে মৌলিক শ্রেণিবিন্যাস প্রতিষ্ঠা করে, যা তার কর্ম তত্ত্বের ক্রমিক পদ্ধতি বিস্তারণ। সমাজবিজ্ঞানের এগুলো সহ আরত্ত অন্যান্য সাইবারনেটিক মডেলগুলি ম্যাকক্লেল্যান্ড এবং ফারারো সম্পাদিত একটি বইতে পর্যালোচনা করা হয়েছে। | ফেলিক্স গেয়ার এবং হান্স ভ্যান ডার জুওয়েনের দ্বারা সেই সময়ে বিবেচিত উদীয়মান নতুন সাইবারনেটিক্সের একটি বৈশিষ্ট্য কী ছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1957_02 | প্রত্নতত্ত্ব | খ্রিষ্টপূর্ব ৫৫৬-খ্রিষ্টপূর্ব ৫৩৯ অব্দে বেবিলনের সিপপুরে সামাথ নামক একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত মন্দিরের নির্মাতার নাম জানার উদ্দেশ্যে সম্রাট নবনিডাস ধ্বংসস্তুপের মধ্যে খননকাজ পরিচালনা করেন। তার এই কীর্তির জন্য তাকে পৃথিবীর প্রথম প্রত্নতাত্ত্বিক বলে অভিহিত করা হয়। সম্রাটের কন্যা এন্নিগালডি নান্না খননে প্রাপ্ত এবং পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে সংগৃহীত নিদর্শনাদি প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেন।
গ্রিক ঐতিহাসিক থুকিডাইডেস এর বর্ণনা থেকে জানা যায়, খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬০- খ্রিষ্টপূর্ব ৩৮৬ অব্দে এথেন্সের প্রত্নতাত্ত্বিকরা দেলস এর ঈজিয়ান দ্বীপের প্রাচীন সমাধিগুলোতে খনন পরিচালনা করে খননে প্রাপ্ত নিদর্শনাদি সম্পর্কে সেই সময়ের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষিতে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন। অন্য দিকে, প্রাচীন চীনে পূর্ব-প্রজন্মের নিদর্শনাদি সংরক্ষণের মাধ্যমে পারিবারিক ও মৌখিকভাবে হাজার বছরের প্রাচীন ইতিহাস সংরক্ষণের প্রচলন ছিল। রোমান দার্শনিক লুকরেটিয়াস খ্রিষ্টপূর্ব ৯৯-খ্রিষ্টপূর্ব ৫৫ অব্দে এবং চীনা দার্শনিক ইউয়ান কং খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দীতে চীনাদের প্রত্ননিদর্শন সংরক্ষণের এই চর্চা এবং এই নিদর্শনগুলোর বিশ্লষেণ করে প্রাচীন চীনা সংস্কৃতির রূপরেখা উপস্থাপনের চেষ্টা করেছেন। | পৃথিবীর প্রথম প্রত্নতাত্ত্বিক বলা হয় কাকে? | {
"answer_start": [
125,
125
],
"text": [
"সম্রাট নবনিডাস",
"সম্রাট নবনিডাস"
]
} |
bn_wiki_1957_03 | প্রত্নতত্ত্ব | খ্রিষ্টপূর্ব ৫৫৬-খ্রিষ্টপূর্ব ৫৩৯ অব্দে বেবিলনের সিপপুরে সামাথ নামক একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত মন্দিরের নির্মাতার নাম জানার উদ্দেশ্যে সম্রাট নবনিডাস ধ্বংসস্তুপের মধ্যে খননকাজ পরিচালনা করেন। তার এই কীর্তির জন্য তাকে পৃথিবীর প্রথম প্রত্নতাত্ত্বিক বলে অভিহিত করা হয়। সম্রাটের কন্যা এন্নিগালডি নান্না খননে প্রাপ্ত এবং পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে সংগৃহীত নিদর্শনাদি প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেন।
গ্রিক ঐতিহাসিক থুকিডাইডেস এর বর্ণনা থেকে জানা যায়, খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬০- খ্রিষ্টপূর্ব ৩৮৬ অব্দে এথেন্সের প্রত্নতাত্ত্বিকরা দেলস এর ঈজিয়ান দ্বীপের প্রাচীন সমাধিগুলোতে খনন পরিচালনা করে খননে প্রাপ্ত নিদর্শনাদি সম্পর্কে সেই সময়ের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষিতে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন। অন্য দিকে, প্রাচীন চীনে পূর্ব-প্রজন্মের নিদর্শনাদি সংরক্ষণের মাধ্যমে পারিবারিক ও মৌখিকভাবে হাজার বছরের প্রাচীন ইতিহাস সংরক্ষণের প্রচলন ছিল। রোমান দার্শনিক লুকরেটিয়াস খ্রিষ্টপূর্ব ৯৯-খ্রিষ্টপূর্ব ৫৫ অব্দে এবং চীনা দার্শনিক ইউয়ান কং খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দীতে চীনাদের প্রত্ননিদর্শন সংরক্ষণের এই চর্চা এবং এই নিদর্শনগুলোর বিশ্লষেণ করে প্রাচীন চীনা সংস্কৃতির রূপরেখা উপস্থাপনের চেষ্টা করেছেন। | সম্রাট নবনিডাসের কন্যার নাম কী? | {
"answer_start": [
271,
271
],
"text": [
"এন্নিগালডি নান্না",
"এন্নিগালডি নান্না"
]
} |
bn_wiki_1957_04 | প্রত্নতত্ত্ব | খ্রিষ্টপূর্ব ৫৫৬-খ্রিষ্টপূর্ব ৫৩৯ অব্দে বেবিলনের সিপপুরে সামাথ নামক একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত মন্দিরের নির্মাতার নাম জানার উদ্দেশ্যে সম্রাট নবনিডাস ধ্বংসস্তুপের মধ্যে খননকাজ পরিচালনা করেন। তার এই কীর্তির জন্য তাকে পৃথিবীর প্রথম প্রত্নতাত্ত্বিক বলে অভিহিত করা হয়। সম্রাটের কন্যা এন্নিগালডি নান্না খননে প্রাপ্ত এবং পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে সংগৃহীত নিদর্শনাদি প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেন।
গ্রিক ঐতিহাসিক থুকিডাইডেস এর বর্ণনা থেকে জানা যায়, খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬০- খ্রিষ্টপূর্ব ৩৮৬ অব্দে এথেন্সের প্রত্নতাত্ত্বিকরা দেলস এর ঈজিয়ান দ্বীপের প্রাচীন সমাধিগুলোতে খনন পরিচালনা করে খননে প্রাপ্ত নিদর্শনাদি সম্পর্কে সেই সময়ের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষিতে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন। অন্য দিকে, প্রাচীন চীনে পূর্ব-প্রজন্মের নিদর্শনাদি সংরক্ষণের মাধ্যমে পারিবারিক ও মৌখিকভাবে হাজার বছরের প্রাচীন ইতিহাস সংরক্ষণের প্রচলন ছিল। রোমান দার্শনিক লুকরেটিয়াস খ্রিষ্টপূর্ব ৯৯-খ্রিষ্টপূর্ব ৫৫ অব্দে এবং চীনা দার্শনিক ইউয়ান কং খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দীতে চীনাদের প্রত্ননিদর্শন সংরক্ষণের এই চর্চা এবং এই নিদর্শনগুলোর বিশ্লষেণ করে প্রাচীন চীনা সংস্কৃতির রূপরেখা উপস্থাপনের চেষ্টা করেছেন। | দার্শনিক ইউয়ান কং এর নাগরিকত্ত্ব পরিচয় কী? | {
"answer_start": [
868,
868
],
"text": [
" চীনা",
" চীনা"
]
} |
bn_wiki_1366_01 | ওমানে ইসলাম | ওমানে ইসলাম দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। আধুনিক ইরাকের বসরা থেকে পালিয়ে আসার পরে ইবাদ সম্প্রদায় এই অঞ্চলে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। খ্রিস্টান এবং ইহুদিরা ঐতিহাসিকভাবে ওমানে তাদের নিজস্ব ধর্মের চর্চা করতে সক্ষম হয়েছিল। সমাজ সহনশীল ছিল; যদিও, তখনকার সমাজে শ্রেণিবিন্যাসের অস্তিত্ব লক্ষ্য করা গেছে। ইবাদি সম্প্রদায়ে ঐতিহ্যবাহী আরবের কফি প্রথমে মুসলমানদের দেওয়া হয়। তারপর, খ্রিস্টানদের সাথে দরিদ্র মুসলমানদের কফি পরিবেশন করা হয়। সুন্নি সম্প্রদায়ে, খ্রিস্টান অতিথি আসলে সম্মানিত মুসলিম নেতা এবং আলেমদেরকে আগে পরিবেশন করা হয়। | আধুনিক ইরাকের বসরা থেকে পালিয়ে আসার পরে কোন সম্প্রদায় ওমান অঞ্চলে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করেছিল? | {
"answer_start": [
73,
73
],
"text": [
"ইবাদ",
"ইবাদ"
]
} |
bn_wiki_1366_03 | ওমানে ইসলাম | ওমানে ইসলাম দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। আধুনিক ইরাকের বসরা থেকে পালিয়ে আসার পরে ইবাদ সম্প্রদায় এই অঞ্চলে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। খ্রিস্টান এবং ইহুদিরা ঐতিহাসিকভাবে ওমানে তাদের নিজস্ব ধর্মের চর্চা করতে সক্ষম হয়েছিল। সমাজ সহনশীল ছিল; যদিও, তখনকার সমাজে শ্রেণিবিন্যাসের অস্তিত্ব লক্ষ্য করা গেছে। ইবাদি সম্প্রদায়ে ঐতিহ্যবাহী আরবের কফি প্রথমে মুসলমানদের দেওয়া হয়। তারপর, খ্রিস্টানদের সাথে দরিদ্র মুসলমানদের কফি পরিবেশন করা হয়। সুন্নি সম্প্রদায়ে, খ্রিস্টান অতিথি আসলে সম্মানিত মুসলিম নেতা এবং আলেমদেরকে আগে পরিবেশন করা হয়। | সুন্নি সম্প্রদায়ে খ্রিস্টান অতিথি আসলে কাদের আগে পরিবেশন করা হয়? | {
"answer_start": [
467,
467
],
"text": [
"সম্মানিত মুসলিম নেতা এবং আলেমদেরকে",
"সম্মানিত মুসলিম নেতা এবং আলেমদেরকে"
]
} |
bn_wiki_1366_04 | ওমানে ইসলাম | ওমানে ইসলাম দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। আধুনিক ইরাকের বসরা থেকে পালিয়ে আসার পরে ইবাদ সম্প্রদায় এই অঞ্চলে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। খ্রিস্টান এবং ইহুদিরা ঐতিহাসিকভাবে ওমানে তাদের নিজস্ব ধর্মের চর্চা করতে সক্ষম হয়েছিল। সমাজ সহনশীল ছিল; যদিও, তখনকার সমাজে শ্রেণিবিন্যাসের অস্তিত্ব লক্ষ্য করা গেছে। ইবাদি সম্প্রদায়ে ঐতিহ্যবাহী আরবের কফি প্রথমে মুসলমানদের দেওয়া হয়। তারপর, খ্রিস্টানদের সাথে দরিদ্র মুসলমানদের কফি পরিবেশন করা হয়। সুন্নি সম্প্রদায়ে, খ্রিস্টান অতিথি আসলে সম্মানিত মুসলিম নেতা এবং আলেমদেরকে আগে পরিবেশন করা হয়। | কত সালে ওমানে ইসলাম প্রবেশ করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1366_05 | ওমানে ইসলাম | ওমানে ইসলাম দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। আধুনিক ইরাকের বসরা থেকে পালিয়ে আসার পরে ইবাদ সম্প্রদায় এই অঞ্চলে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। খ্রিস্টান এবং ইহুদিরা ঐতিহাসিকভাবে ওমানে তাদের নিজস্ব ধর্মের চর্চা করতে সক্ষম হয়েছিল। সমাজ সহনশীল ছিল; যদিও, তখনকার সমাজে শ্রেণিবিন্যাসের অস্তিত্ব লক্ষ্য করা গেছে। ইবাদি সম্প্রদায়ে ঐতিহ্যবাহী আরবের কফি প্রথমে মুসলমানদের দেওয়া হয়। তারপর, খ্রিস্টানদের সাথে দরিদ্র মুসলমানদের কফি পরিবেশন করা হয়। সুন্নি সম্প্রদায়ে, খ্রিস্টান অতিথি আসলে সম্মানিত মুসলিম নেতা এবং আলেমদেরকে আগে পরিবেশন করা হয়। | ওমানের ঐতিহ্যবাহী পোষাক কোনটি? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1157_01 | মুম্বই বন্দর | মুম্বাই বন্দর হল ভারতের দ্বিতীয় প্রাচীন (প্রথম কলকাতা বন্দর) বন্দর। এটি ভারতের পশ্চিম উপকূলে আরব সাগরের তীরে অবস্থিত। বর্তমানে বন্দরটির আধুনিকীকরন করা হয়েছে। বন্দরের ৪০০ বর্গ কিলোমিটার (১৫০ বর্গ মাইল) বিস্তৃত পোতাশ্রয়ের পূর্ব ও উত্তর থেকে কঙ্কনরের মূল ভূখণ্ড এবং পশ্চিমে মুম্বাইয়ের দ্বীপ অবস্থিত। পোতাশ্রয়টির দক্ষিণে খোলে আরব সাগর। বন্দর মুম্বাই মুম্বাই বন্দর ট্রাস্ট (এমপিপিটি) দ্বারা পরিচালিত হয়, একটি স্বশাসিত সংস্থা যা সম্পূর্ণ ভারত সরকারের মালিকানাধীন। বন্দরটি মূলত বাল্ক পণ্যসম্ভার জন্য ব্যবহার করা হয় এবং কনটেইনার নবসেবা বন্দর দ্বারা পরিচালিত হয়।বন্দরটি উত্তর ও দক্ষিণে অবস্থিত।এটি আরোব সাগরের মুম্বাই দ্বীপের আড়ালে অবস্থিত।বন্দরটি সমুদ্র সমতল থেকে সামান্য উচ্চতায় অবস্থিত। | ভারতের দ্বিতীয় প্রাচীন বন্দর কোনটি? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"মুম্বাই ",
"মুম্বাই "
]
} |
bn_wiki_1157_02 | মুম্বই বন্দর | মুম্বাই বন্দর হল ভারতের দ্বিতীয় প্রাচীন (প্রথম কলকাতা বন্দর) বন্দর। এটি ভারতের পশ্চিম উপকূলে আরব সাগরের তীরে অবস্থিত। বর্তমানে বন্দরটির আধুনিকীকরন করা হয়েছে। বন্দরের ৪০০ বর্গ কিলোমিটার (১৫০ বর্গ মাইল) বিস্তৃত পোতাশ্রয়ের পূর্ব ও উত্তর থেকে কঙ্কনরের মূল ভূখণ্ড এবং পশ্চিমে মুম্বাইয়ের দ্বীপ অবস্থিত। পোতাশ্রয়টির দক্ষিণে খোলে আরব সাগর। বন্দর মুম্বাই মুম্বাই বন্দর ট্রাস্ট (এমপিপিটি) দ্বারা পরিচালিত হয়, একটি স্বশাসিত সংস্থা যা সম্পূর্ণ ভারত সরকারের মালিকানাধীন। বন্দরটি মূলত বাল্ক পণ্যসম্ভার জন্য ব্যবহার করা হয় এবং কনটেইনার নবসেবা বন্দর দ্বারা পরিচালিত হয়।বন্দরটি উত্তর ও দক্ষিণে অবস্থিত।এটি আরোব সাগরের মুম্বাই দ্বীপের আড়ালে অবস্থিত।বন্দরটি সমুদ্র সমতল থেকে সামান্য উচ্চতায় অবস্থিত। | বিজয়দূর্গ বন্দর কোন রাষ্ট্রে অবস্থিত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1157_03 | মুম্বই বন্দর | মুম্বাই বন্দর হল ভারতের দ্বিতীয় প্রাচীন (প্রথম কলকাতা বন্দর) বন্দর। এটি ভারতের পশ্চিম উপকূলে আরব সাগরের তীরে অবস্থিত। বর্তমানে বন্দরটির আধুনিকীকরন করা হয়েছে। বন্দরের ৪০০ বর্গ কিলোমিটার (১৫০ বর্গ মাইল) বিস্তৃত পোতাশ্রয়ের পূর্ব ও উত্তর থেকে কঙ্কনরের মূল ভূখণ্ড এবং পশ্চিমে মুম্বাইয়ের দ্বীপ অবস্থিত। পোতাশ্রয়টির দক্ষিণে খোলে আরব সাগর। বন্দর মুম্বাই মুম্বাই বন্দর ট্রাস্ট (এমপিপিটি) দ্বারা পরিচালিত হয়, একটি স্বশাসিত সংস্থা যা সম্পূর্ণ ভারত সরকারের মালিকানাধীন। বন্দরটি মূলত বাল্ক পণ্যসম্ভার জন্য ব্যবহার করা হয় এবং কনটেইনার নবসেবা বন্দর দ্বারা পরিচালিত হয়।বন্দরটি উত্তর ও দক্ষিণে অবস্থিত।এটি আরোব সাগরের মুম্বাই দ্বীপের আড়ালে অবস্থিত।বন্দরটি সমুদ্র সমতল থেকে সামান্য উচ্চতায় অবস্থিত। | মুম্বই বন্দরের পশ্চিমে কী অবস্থিত? | {
"answer_start": [
274,
274
],
"text": [
"মুম্বাইয়ের দ্বীপ",
"মুম্বাইয়ের দ্বীপ"
]
} |
bn_wiki_1157_04 | মুম্বই বন্দর | মুম্বাই বন্দর হল ভারতের দ্বিতীয় প্রাচীন (প্রথম কলকাতা বন্দর) বন্দর। এটি ভারতের পশ্চিম উপকূলে আরব সাগরের তীরে অবস্থিত। বর্তমানে বন্দরটির আধুনিকীকরন করা হয়েছে। বন্দরের ৪০০ বর্গ কিলোমিটার (১৫০ বর্গ মাইল) বিস্তৃত পোতাশ্রয়ের পূর্ব ও উত্তর থেকে কঙ্কনরের মূল ভূখণ্ড এবং পশ্চিমে মুম্বাইয়ের দ্বীপ অবস্থিত। পোতাশ্রয়টির দক্ষিণে খোলে আরব সাগর। বন্দর মুম্বাই মুম্বাই বন্দর ট্রাস্ট (এমপিপিটি) দ্বারা পরিচালিত হয়, একটি স্বশাসিত সংস্থা যা সম্পূর্ণ ভারত সরকারের মালিকানাধীন। বন্দরটি মূলত বাল্ক পণ্যসম্ভার জন্য ব্যবহার করা হয় এবং কনটেইনার নবসেবা বন্দর দ্বারা পরিচালিত হয়।বন্দরটি উত্তর ও দক্ষিণে অবস্থিত।এটি আরোব সাগরের মুম্বাই দ্বীপের আড়ালে অবস্থিত।বন্দরটি সমুদ্র সমতল থেকে সামান্য উচ্চতায় অবস্থিত। | মুম্বই বন্দর কোন সাগরের তীরে অবস্থিত? | {
"answer_start": [
94,
94
],
"text": [
"আরব ",
"আরব "
]
} |
bn_wiki_1157_05 | মুম্বই বন্দর | মুম্বাই বন্দর হল ভারতের দ্বিতীয় প্রাচীন (প্রথম কলকাতা বন্দর) বন্দর। এটি ভারতের পশ্চিম উপকূলে আরব সাগরের তীরে অবস্থিত। বর্তমানে বন্দরটির আধুনিকীকরন করা হয়েছে। বন্দরের ৪০০ বর্গ কিলোমিটার (১৫০ বর্গ মাইল) বিস্তৃত পোতাশ্রয়ের পূর্ব ও উত্তর থেকে কঙ্কনরের মূল ভূখণ্ড এবং পশ্চিমে মুম্বাইয়ের দ্বীপ অবস্থিত। পোতাশ্রয়টির দক্ষিণে খোলে আরব সাগর। বন্দর মুম্বাই মুম্বাই বন্দর ট্রাস্ট (এমপিপিটি) দ্বারা পরিচালিত হয়, একটি স্বশাসিত সংস্থা যা সম্পূর্ণ ভারত সরকারের মালিকানাধীন। বন্দরটি মূলত বাল্ক পণ্যসম্ভার জন্য ব্যবহার করা হয় এবং কনটেইনার নবসেবা বন্দর দ্বারা পরিচালিত হয়।বন্দরটি উত্তর ও দক্ষিণে অবস্থিত।এটি আরোব সাগরের মুম্বাই দ্বীপের আড়ালে অবস্থিত।বন্দরটি সমুদ্র সমতল থেকে সামান্য উচ্চতায় অবস্থিত। | মুম্বাই বন্দর ট্রাস্ট কার মালিকানাধীন? | {
"answer_start": [
439,
439
],
"text": [
"ভারত সরকারের",
"ভারত সরকারের"
]
} |
bn_wiki_1385_01 | ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্ম | বৌদ্ধধর্ম হচ্ছে খ্রিস্টান, ইহুদি ধর্মের পর ফ্রান্সের তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম। ফ্রান্সে দুই শতাধিক বৌদ্ধ ধ্যান কেন্দ্র রয়েছে, যার মধ্যে গ্রামীণ এলাকায় প্রায় বিশটি বড় রিট্রিট সেন্টার রয়েছে। বৌদ্ধ জনসংখ্যা প্রধানত চীনা, ভিয়েতনামী, লাও, কম্বোডিয়ান এবং কোরিয়ান অভিবাসীদের নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ফরাসি ধর্মান্তরিত এবং "সহানুভূতিশীল"। ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্মের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ফরাসি মিডিয়া এবং একাডেমিতে যথেষ্ট আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। ধারণা করা হয়েছে, বৌদ্ধ ধর্ম আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ফ্রান্সের বৃহত্তম ধর্ম হয়ে উঠবে। | ফ্রান্সের তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম কোনটি? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"বৌদ্ধধর্ম",
"বৌদ্ধধর্ম"
]
} |
bn_wiki_1385_02 | ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্ম | বৌদ্ধধর্ম হচ্ছে খ্রিস্টান, ইহুদি ধর্মের পর ফ্রান্সের তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম। ফ্রান্সে দুই শতাধিক বৌদ্ধ ধ্যান কেন্দ্র রয়েছে, যার মধ্যে গ্রামীণ এলাকায় প্রায় বিশটি বড় রিট্রিট সেন্টার রয়েছে। বৌদ্ধ জনসংখ্যা প্রধানত চীনা, ভিয়েতনামী, লাও, কম্বোডিয়ান এবং কোরিয়ান অভিবাসীদের নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ফরাসি ধর্মান্তরিত এবং "সহানুভূতিশীল"। ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্মের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ফরাসি মিডিয়া এবং একাডেমিতে যথেষ্ট আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। ধারণা করা হয়েছে, বৌদ্ধ ধর্ম আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ফ্রান্সের বৃহত্তম ধর্ম হয়ে উঠবে। | ফ্রান্সে কয়টি বৌদ্ধ ধ্যান কেন্দ্র রয়েছে? | {
"answer_start": [
83,
83
],
"text": [
"দুই শতাধিক",
"দুই শতাধিক"
]
} |
bn_wiki_1385_04 | ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্ম | বৌদ্ধধর্ম হচ্ছে খ্রিস্টান, ইহুদি ধর্মের পর ফ্রান্সের তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম। ফ্রান্সে দুই শতাধিক বৌদ্ধ ধ্যান কেন্দ্র রয়েছে, যার মধ্যে গ্রামীণ এলাকায় প্রায় বিশটি বড় রিট্রিট সেন্টার রয়েছে। বৌদ্ধ জনসংখ্যা প্রধানত চীনা, ভিয়েতনামী, লাও, কম্বোডিয়ান এবং কোরিয়ান অভিবাসীদের নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ফরাসি ধর্মান্তরিত এবং "সহানুভূতিশীল"। ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্মের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ফরাসি মিডিয়া এবং একাডেমিতে যথেষ্ট আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। ধারণা করা হয়েছে, বৌদ্ধ ধর্ম আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ফ্রান্সের বৃহত্তম ধর্ম হয়ে উঠবে। | কোনটি সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ফরাসি মিডিয়া এবং একাডেমিতে যথেষ্ট আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে? | {
"answer_start": [
343,
343
],
"text": [
"ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্মের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা",
"ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্মের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা"
]
} |
bn_wiki_1385_05 | ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্ম | বৌদ্ধধর্ম হচ্ছে খ্রিস্টান, ইহুদি ধর্মের পর ফ্রান্সের তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম। ফ্রান্সে দুই শতাধিক বৌদ্ধ ধ্যান কেন্দ্র রয়েছে, যার মধ্যে গ্রামীণ এলাকায় প্রায় বিশটি বড় রিট্রিট সেন্টার রয়েছে। বৌদ্ধ জনসংখ্যা প্রধানত চীনা, ভিয়েতনামী, লাও, কম্বোডিয়ান এবং কোরিয়ান অভিবাসীদের নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ফরাসি ধর্মান্তরিত এবং "সহানুভূতিশীল"। ফ্রান্সে বৌদ্ধ ধর্মের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ফরাসি মিডিয়া এবং একাডেমিতে যথেষ্ট আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। ধারণা করা হয়েছে, বৌদ্ধ ধর্ম আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ফ্রান্সের বৃহত্তম ধর্ম হয়ে উঠবে। | লেরাব লিং বৌদ্ধ বিহার কোথায় অবস্থিত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2098_01 | টেবিল টেনিস | টেবিল টেনিস বা পিং পং বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় খেলা হিসেবে বিভিন্ন দেশের ক্রীড়াবিদদের নিকট অত্যন্ত পরিচিত। ব্যক্তিগত কিংবা দলগত বিষয় হিসেবে এ খেলা টেবিলের উপরের অংশে খেলতে হয়। এছাড়াও, খেলার উপকরণ হিসেবে ব্যাট, ছোট বল, জাল এবং টেবিলের প্রয়োজন পড়ে। ১৮৮০ সালে ইংল্যান্ডে টেবিল টেনিসের উৎপত্তি ঘটে। আধুনিক অলিম্পিকে এ ক্রীড়া ১৯৮৮ সালের সিউল অলিম্পিকে অন্তর্ভুক্ত হয়। বিশ্বের অধিকাংশ সেরা টেবিল টেনিস খেলোয়াড় চীন দেশের জন্মগ্রহণকারী। অন্যদিকে, ইউরোপীয় দেশের মধ্যে জার্মানি অন্যতম।
আন্তর্জাতিক টেবিল টেনিস ফেডারেশন বা আইটিটিএফ টেবিল টেনিসের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হিসেবে ১৯২৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। চীন, হংকং এবং তাইওয়ানে এ খেলার আনুষ্ঠানিক নাম হচ্ছে পিং পং কিউ । অন্যদিকে জাপানে খেলাটি তাক্কিও নামে পরিচিত। | আন্তর্জাতিক টেবিল টেনিস ফেডারেশন এর আরেক নাম কী? | {
"answer_start": [
523,
523
],
"text": [
"আইটিটিএফ",
"আইটিটিএফ"
]
} |
bn_wiki_2098_04 | টেবিল টেনিস | টেবিল টেনিস বা পিং পং বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় খেলা হিসেবে বিভিন্ন দেশের ক্রীড়াবিদদের নিকট অত্যন্ত পরিচিত। ব্যক্তিগত কিংবা দলগত বিষয় হিসেবে এ খেলা টেবিলের উপরের অংশে খেলতে হয়। এছাড়াও, খেলার উপকরণ হিসেবে ব্যাট, ছোট বল, জাল এবং টেবিলের প্রয়োজন পড়ে। ১৮৮০ সালে ইংল্যান্ডে টেবিল টেনিসের উৎপত্তি ঘটে। আধুনিক অলিম্পিকে এ ক্রীড়া ১৯৮৮ সালের সিউল অলিম্পিকে অন্তর্ভুক্ত হয়। বিশ্বের অধিকাংশ সেরা টেবিল টেনিস খেলোয়াড় চীন দেশের জন্মগ্রহণকারী। অন্যদিকে, ইউরোপীয় দেশের মধ্যে জার্মানি অন্যতম।
আন্তর্জাতিক টেবিল টেনিস ফেডারেশন বা আইটিটিএফ টেবিল টেনিসের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হিসেবে ১৯২৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। চীন, হংকং এবং তাইওয়ানে এ খেলার আনুষ্ঠানিক নাম হচ্ছে পিং পং কিউ । অন্যদিকে জাপানে খেলাটি তাক্কিও নামে পরিচিত। | কবে ইংল্যান্ডে টেবিল টেনিসের উৎপত্তি ঘটে? | {
"answer_start": [
252,
252
],
"text": [
"১৮৮০ সালে",
"১৮৮০ সালে"
]
} |
bn_wiki_2098_05 | টেবিল টেনিস | টেবিল টেনিস বা পিং পং বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় খেলা হিসেবে বিভিন্ন দেশের ক্রীড়াবিদদের নিকট অত্যন্ত পরিচিত। ব্যক্তিগত কিংবা দলগত বিষয় হিসেবে এ খেলা টেবিলের উপরের অংশে খেলতে হয়। এছাড়াও, খেলার উপকরণ হিসেবে ব্যাট, ছোট বল, জাল এবং টেবিলের প্রয়োজন পড়ে। ১৮৮০ সালে ইংল্যান্ডে টেবিল টেনিসের উৎপত্তি ঘটে। আধুনিক অলিম্পিকে এ ক্রীড়া ১৯৮৮ সালের সিউল অলিম্পিকে অন্তর্ভুক্ত হয়। বিশ্বের অধিকাংশ সেরা টেবিল টেনিস খেলোয়াড় চীন দেশের জন্মগ্রহণকারী। অন্যদিকে, ইউরোপীয় দেশের মধ্যে জার্মানি অন্যতম।
আন্তর্জাতিক টেবিল টেনিস ফেডারেশন বা আইটিটিএফ টেবিল টেনিসের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হিসেবে ১৯২৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। চীন, হংকং এবং তাইওয়ানে এ খেলার আনুষ্ঠানিক নাম হচ্ছে পিং পং কিউ । অন্যদিকে জাপানে খেলাটি তাক্কিও নামে পরিচিত। | আন্তর্জাতিক আইনে খেলার উপযোগী বলের ওজন কত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0890_01 | অভিধাব্যবস্থা | অভিধাব্যবস্থাগুলির একটি কাজ হল বিভিন্ন বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে যোগাযোগ সহজতর করা। বুদ্ধিমান কারক বলতে কোনও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিশিষ্ট যন্ত্র বা মানুষ বোঝাতে পারে। মানব-যন্ত্র যোগাযোগ, আন্তঃযন্ত্র যোগাযোগ, আন্তঃমানব যোগাযোগ -- এই সবগুলিই বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে যোগাযোগ হিসেবে গণ্য করা যায়। যখন একাধিক বুদ্ধিমান কারক কোনও যোগাযোগমূলক পরিস্থিতিতে অংশগ্রহণ করে, তখন তারা কোনও আলোচনা-মহাবিশ্ব কিংবা জ্ঞান ক্ষেত্রের অভ্যন্তরে থেকে একে অপরের সাথে জ্ঞান বিনিময় বা ভাগাভাগি করে। এ উদ্দেশ্যে তারা একে অপরের সাথে ঐকমত্যভিত্তিক কোনও প্রতীকব্যবস্থার বিভিন্ন প্রতীকের সাহায্যে বার্তা (জিজ্ঞাসা বা বিবৃতি) প্রেরণ ও গ্রহণ করে। এখন একটি প্রতীক বাস্তব বা মানসিক বিশ্বের কোনও মূর্ত বা বিমূর্ত বস্তু বা ধর্ম বা সম্পর্কের ধারণাকে জ্ঞাপন করে। অর্থাৎ একটি প্রতীক সরাসরি বাস্তব বা মানসিক বিশ্বের কোনও কিছুর প্রতি নির্দেশ করতে পারে না, বরং একটি ধারণার মাধ্যমে সেই জিনিসটি জ্ঞাপন করে। একই প্রতীক প্রতিবেশভেদে ভিন্ন ভিন্ন ধারণার প্রতি নির্দেশ করতে পারে। প্রেরক যে অর্থে কোনও প্রতীক প্রেরণ করেন, প্রাপক সেই অর্থে প্রতীকটি গ্রহণ না-ও করতে পারে। তাই কোনও প্রেরক তাঁর মনের কোনও ধারণার সাথে সংশ্লিষ্ট প্রতীকটি কোনও প্রাপকের কাছে প্রেরণ করেন, তখন যোগাযোগমূলক পরিস্থিতির প্রতিবেশ এবং প্রাপকের মনে ঐ প্রতীক কী ধারণার সাথে জড়িত, সেটির উপর ভিত্তি করে প্রাপক প্রেরকের উদ্দিষ্ট অর্থে ধারণাটি উপলব্ধি করতে পারেন বা না-ও করতে পারেন, এবং এভাবে যোগাযোগ সফল বা বিফল হতে পারে। এখন যদি দুইটি বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে যোগাযোগের সময় উভয় পক্ষ অভিধাব্যবস্থাগতভাবে অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়, তাহলে তাদের যোগাযোগে ব্যবহৃত প্রতীকব্যবস্থা কোন্ ধারণাব্যবস্থার সাথে জড়িত, সেটি উভয় পক্ষ দ্বারা গৃহীত ও সমর্থিত একটি অভিধাব্যবস্থার মাধ্যমে (অভিধাব্যবস্থাটি প্রতীকব্যবস্থার চেয়ে উচ্চতর একটি বিমূর্তন স্তরে অবস্থান করে, যার নাম জ্ঞানীয় স্তর) সুস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীনভাবে সংজ্ঞায়িত ও নির্দিষ্টকৃত করা থাকে, ফলে প্রাপক ও প্রেরকের মধ্যে যোগাযোগ সফল হবার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। অন্য ভাষায়, যখন একাধিক বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে জিজ্ঞাসা ও বিবৃতির আদান-প্রদান হয়, তখন জ্ঞানীয় স্তরে তারা কী কী সুস্পষ্ট সংজ্ঞায়িত ধারণা (অভিধা) বিনিময় করবে, সে ব্যাপারটি তারা একটি সাধারণ অভিধাব্যবস্থা ব্যবহারে সম্মতি প্রদান করে ঠিক করে নিতে পারে, যাতে তারা ধারণাগুলি যৌক্তিক সঙ্গতি ও পূর্বাপর সঙ্গতি বজায় রেখে একে অপরের কাছে জ্ঞাপন করতে পারে। এভাবে একটি বুদ্ধিমান কারক অপর একটি বুদ্ধিমান কারককে তার জ্ঞানভাণ্ডার সম্পর্কিত বিভিন্ন জিজ্ঞাসার উত্তর দিতে পারে। এখানে বুদ্ধিমান কারকগুলিকে কোনও বৈশ্বিক জ্ঞানভাণ্ডারের অংশীদার হতে হয় না। তারা যদি একটি সাধারণ অভিধাব্যবস্থা ব্যবহারে সম্মত হয়, তাহলে সেটির প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ থেকেই তারা একে অপরের কাছ থেকে জ্ঞান আহরণ করতে পারে। | অভিধাব্যবস্থাগুলি কিসের মাধ্যমে যোগাযোগ সহজতর করে? | {
"answer_start": [
31,
31
],
"text": [
"বিভিন্ন বুদ্ধিমান কারকের",
"বিভিন্ন বুদ্ধিমান কারকের"
]
} |
bn_wiki_0890_02 | অভিধাব্যবস্থা | অভিধাব্যবস্থাগুলির একটি কাজ হল বিভিন্ন বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে যোগাযোগ সহজতর করা। বুদ্ধিমান কারক বলতে কোনও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিশিষ্ট যন্ত্র বা মানুষ বোঝাতে পারে। মানব-যন্ত্র যোগাযোগ, আন্তঃযন্ত্র যোগাযোগ, আন্তঃমানব যোগাযোগ -- এই সবগুলিই বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে যোগাযোগ হিসেবে গণ্য করা যায়। যখন একাধিক বুদ্ধিমান কারক কোনও যোগাযোগমূলক পরিস্থিতিতে অংশগ্রহণ করে, তখন তারা কোনও আলোচনা-মহাবিশ্ব কিংবা জ্ঞান ক্ষেত্রের অভ্যন্তরে থেকে একে অপরের সাথে জ্ঞান বিনিময় বা ভাগাভাগি করে। এ উদ্দেশ্যে তারা একে অপরের সাথে ঐকমত্যভিত্তিক কোনও প্রতীকব্যবস্থার বিভিন্ন প্রতীকের সাহায্যে বার্তা (জিজ্ঞাসা বা বিবৃতি) প্রেরণ ও গ্রহণ করে। এখন একটি প্রতীক বাস্তব বা মানসিক বিশ্বের কোনও মূর্ত বা বিমূর্ত বস্তু বা ধর্ম বা সম্পর্কের ধারণাকে জ্ঞাপন করে। অর্থাৎ একটি প্রতীক সরাসরি বাস্তব বা মানসিক বিশ্বের কোনও কিছুর প্রতি নির্দেশ করতে পারে না, বরং একটি ধারণার মাধ্যমে সেই জিনিসটি জ্ঞাপন করে। একই প্রতীক প্রতিবেশভেদে ভিন্ন ভিন্ন ধারণার প্রতি নির্দেশ করতে পারে। প্রেরক যে অর্থে কোনও প্রতীক প্রেরণ করেন, প্রাপক সেই অর্থে প্রতীকটি গ্রহণ না-ও করতে পারে। তাই কোনও প্রেরক তাঁর মনের কোনও ধারণার সাথে সংশ্লিষ্ট প্রতীকটি কোনও প্রাপকের কাছে প্রেরণ করেন, তখন যোগাযোগমূলক পরিস্থিতির প্রতিবেশ এবং প্রাপকের মনে ঐ প্রতীক কী ধারণার সাথে জড়িত, সেটির উপর ভিত্তি করে প্রাপক প্রেরকের উদ্দিষ্ট অর্থে ধারণাটি উপলব্ধি করতে পারেন বা না-ও করতে পারেন, এবং এভাবে যোগাযোগ সফল বা বিফল হতে পারে। এখন যদি দুইটি বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে যোগাযোগের সময় উভয় পক্ষ অভিধাব্যবস্থাগতভাবে অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়, তাহলে তাদের যোগাযোগে ব্যবহৃত প্রতীকব্যবস্থা কোন্ ধারণাব্যবস্থার সাথে জড়িত, সেটি উভয় পক্ষ দ্বারা গৃহীত ও সমর্থিত একটি অভিধাব্যবস্থার মাধ্যমে (অভিধাব্যবস্থাটি প্রতীকব্যবস্থার চেয়ে উচ্চতর একটি বিমূর্তন স্তরে অবস্থান করে, যার নাম জ্ঞানীয় স্তর) সুস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীনভাবে সংজ্ঞায়িত ও নির্দিষ্টকৃত করা থাকে, ফলে প্রাপক ও প্রেরকের মধ্যে যোগাযোগ সফল হবার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। অন্য ভাষায়, যখন একাধিক বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে জিজ্ঞাসা ও বিবৃতির আদান-প্রদান হয়, তখন জ্ঞানীয় স্তরে তারা কী কী সুস্পষ্ট সংজ্ঞায়িত ধারণা (অভিধা) বিনিময় করবে, সে ব্যাপারটি তারা একটি সাধারণ অভিধাব্যবস্থা ব্যবহারে সম্মতি প্রদান করে ঠিক করে নিতে পারে, যাতে তারা ধারণাগুলি যৌক্তিক সঙ্গতি ও পূর্বাপর সঙ্গতি বজায় রেখে একে অপরের কাছে জ্ঞাপন করতে পারে। এভাবে একটি বুদ্ধিমান কারক অপর একটি বুদ্ধিমান কারককে তার জ্ঞানভাণ্ডার সম্পর্কিত বিভিন্ন জিজ্ঞাসার উত্তর দিতে পারে। এখানে বুদ্ধিমান কারকগুলিকে কোনও বৈশ্বিক জ্ঞানভাণ্ডারের অংশীদার হতে হয় না। তারা যদি একটি সাধারণ অভিধাব্যবস্থা ব্যবহারে সম্মত হয়, তাহলে সেটির প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ থেকেই তারা একে অপরের কাছ থেকে জ্ঞান আহরণ করতে পারে। | বুদ্ধিমান কারক বলতে কী বুঝায়? | {
"answer_start": [
80,
80
],
"text": [
" বুদ্ধিমান কারক বলতে কোনও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিশিষ্ট যন্ত্র বা মানুষ বোঝাতে পারে",
" বুদ্ধিমান কারক বলতে কোনও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিশিষ্ট যন্ত্র বা মানুষ বোঝাতে পারে"
]
} |
bn_wiki_0890_03 | অভিধাব্যবস্থা | অভিধাব্যবস্থাগুলির একটি কাজ হল বিভিন্ন বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে যোগাযোগ সহজতর করা। বুদ্ধিমান কারক বলতে কোনও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিশিষ্ট যন্ত্র বা মানুষ বোঝাতে পারে। মানব-যন্ত্র যোগাযোগ, আন্তঃযন্ত্র যোগাযোগ, আন্তঃমানব যোগাযোগ -- এই সবগুলিই বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে যোগাযোগ হিসেবে গণ্য করা যায়। যখন একাধিক বুদ্ধিমান কারক কোনও যোগাযোগমূলক পরিস্থিতিতে অংশগ্রহণ করে, তখন তারা কোনও আলোচনা-মহাবিশ্ব কিংবা জ্ঞান ক্ষেত্রের অভ্যন্তরে থেকে একে অপরের সাথে জ্ঞান বিনিময় বা ভাগাভাগি করে। এ উদ্দেশ্যে তারা একে অপরের সাথে ঐকমত্যভিত্তিক কোনও প্রতীকব্যবস্থার বিভিন্ন প্রতীকের সাহায্যে বার্তা (জিজ্ঞাসা বা বিবৃতি) প্রেরণ ও গ্রহণ করে। এখন একটি প্রতীক বাস্তব বা মানসিক বিশ্বের কোনও মূর্ত বা বিমূর্ত বস্তু বা ধর্ম বা সম্পর্কের ধারণাকে জ্ঞাপন করে। অর্থাৎ একটি প্রতীক সরাসরি বাস্তব বা মানসিক বিশ্বের কোনও কিছুর প্রতি নির্দেশ করতে পারে না, বরং একটি ধারণার মাধ্যমে সেই জিনিসটি জ্ঞাপন করে। একই প্রতীক প্রতিবেশভেদে ভিন্ন ভিন্ন ধারণার প্রতি নির্দেশ করতে পারে। প্রেরক যে অর্থে কোনও প্রতীক প্রেরণ করেন, প্রাপক সেই অর্থে প্রতীকটি গ্রহণ না-ও করতে পারে। তাই কোনও প্রেরক তাঁর মনের কোনও ধারণার সাথে সংশ্লিষ্ট প্রতীকটি কোনও প্রাপকের কাছে প্রেরণ করেন, তখন যোগাযোগমূলক পরিস্থিতির প্রতিবেশ এবং প্রাপকের মনে ঐ প্রতীক কী ধারণার সাথে জড়িত, সেটির উপর ভিত্তি করে প্রাপক প্রেরকের উদ্দিষ্ট অর্থে ধারণাটি উপলব্ধি করতে পারেন বা না-ও করতে পারেন, এবং এভাবে যোগাযোগ সফল বা বিফল হতে পারে। এখন যদি দুইটি বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে যোগাযোগের সময় উভয় পক্ষ অভিধাব্যবস্থাগতভাবে অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়, তাহলে তাদের যোগাযোগে ব্যবহৃত প্রতীকব্যবস্থা কোন্ ধারণাব্যবস্থার সাথে জড়িত, সেটি উভয় পক্ষ দ্বারা গৃহীত ও সমর্থিত একটি অভিধাব্যবস্থার মাধ্যমে (অভিধাব্যবস্থাটি প্রতীকব্যবস্থার চেয়ে উচ্চতর একটি বিমূর্তন স্তরে অবস্থান করে, যার নাম জ্ঞানীয় স্তর) সুস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীনভাবে সংজ্ঞায়িত ও নির্দিষ্টকৃত করা থাকে, ফলে প্রাপক ও প্রেরকের মধ্যে যোগাযোগ সফল হবার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। অন্য ভাষায়, যখন একাধিক বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে জিজ্ঞাসা ও বিবৃতির আদান-প্রদান হয়, তখন জ্ঞানীয় স্তরে তারা কী কী সুস্পষ্ট সংজ্ঞায়িত ধারণা (অভিধা) বিনিময় করবে, সে ব্যাপারটি তারা একটি সাধারণ অভিধাব্যবস্থা ব্যবহারে সম্মতি প্রদান করে ঠিক করে নিতে পারে, যাতে তারা ধারণাগুলি যৌক্তিক সঙ্গতি ও পূর্বাপর সঙ্গতি বজায় রেখে একে অপরের কাছে জ্ঞাপন করতে পারে। এভাবে একটি বুদ্ধিমান কারক অপর একটি বুদ্ধিমান কারককে তার জ্ঞানভাণ্ডার সম্পর্কিত বিভিন্ন জিজ্ঞাসার উত্তর দিতে পারে। এখানে বুদ্ধিমান কারকগুলিকে কোনও বৈশ্বিক জ্ঞানভাণ্ডারের অংশীদার হতে হয় না। তারা যদি একটি সাধারণ অভিধাব্যবস্থা ব্যবহারে সম্মত হয়, তাহলে সেটির প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ থেকেই তারা একে অপরের কাছ থেকে জ্ঞান আহরণ করতে পারে। | যখন একাধিক বুদ্ধিমান কারক কোনও যোগাযোগমূলক পরিস্থিতিতে অংশগ্রহণ করে, তখন কী ঘটে? | {
"answer_start": [
357,
357
],
"text": [
" তখন তারা কোনও আলোচনা-মহাবিশ্ব কিংবা জ্ঞান ক্ষেত্রের অভ্যন্তরে থেকে একে অপরের সাথে জ্ঞান বিনিময় বা ভাগাভাগি করে",
" তখন তারা কোনও আলোচনা-মহাবিশ্ব কিংবা জ্ঞান ক্ষেত্রের অভ্যন্তরে থেকে একে অপরের সাথে জ্ঞান বিনিময় বা ভাগাভাগি করে"
]
} |
bn_wiki_0890_05 | অভিধাব্যবস্থা | অভিধাব্যবস্থাগুলির একটি কাজ হল বিভিন্ন বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে যোগাযোগ সহজতর করা। বুদ্ধিমান কারক বলতে কোনও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিশিষ্ট যন্ত্র বা মানুষ বোঝাতে পারে। মানব-যন্ত্র যোগাযোগ, আন্তঃযন্ত্র যোগাযোগ, আন্তঃমানব যোগাযোগ -- এই সবগুলিই বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে যোগাযোগ হিসেবে গণ্য করা যায়। যখন একাধিক বুদ্ধিমান কারক কোনও যোগাযোগমূলক পরিস্থিতিতে অংশগ্রহণ করে, তখন তারা কোনও আলোচনা-মহাবিশ্ব কিংবা জ্ঞান ক্ষেত্রের অভ্যন্তরে থেকে একে অপরের সাথে জ্ঞান বিনিময় বা ভাগাভাগি করে। এ উদ্দেশ্যে তারা একে অপরের সাথে ঐকমত্যভিত্তিক কোনও প্রতীকব্যবস্থার বিভিন্ন প্রতীকের সাহায্যে বার্তা (জিজ্ঞাসা বা বিবৃতি) প্রেরণ ও গ্রহণ করে। এখন একটি প্রতীক বাস্তব বা মানসিক বিশ্বের কোনও মূর্ত বা বিমূর্ত বস্তু বা ধর্ম বা সম্পর্কের ধারণাকে জ্ঞাপন করে। অর্থাৎ একটি প্রতীক সরাসরি বাস্তব বা মানসিক বিশ্বের কোনও কিছুর প্রতি নির্দেশ করতে পারে না, বরং একটি ধারণার মাধ্যমে সেই জিনিসটি জ্ঞাপন করে। একই প্রতীক প্রতিবেশভেদে ভিন্ন ভিন্ন ধারণার প্রতি নির্দেশ করতে পারে। প্রেরক যে অর্থে কোনও প্রতীক প্রেরণ করেন, প্রাপক সেই অর্থে প্রতীকটি গ্রহণ না-ও করতে পারে। তাই কোনও প্রেরক তাঁর মনের কোনও ধারণার সাথে সংশ্লিষ্ট প্রতীকটি কোনও প্রাপকের কাছে প্রেরণ করেন, তখন যোগাযোগমূলক পরিস্থিতির প্রতিবেশ এবং প্রাপকের মনে ঐ প্রতীক কী ধারণার সাথে জড়িত, সেটির উপর ভিত্তি করে প্রাপক প্রেরকের উদ্দিষ্ট অর্থে ধারণাটি উপলব্ধি করতে পারেন বা না-ও করতে পারেন, এবং এভাবে যোগাযোগ সফল বা বিফল হতে পারে। এখন যদি দুইটি বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে যোগাযোগের সময় উভয় পক্ষ অভিধাব্যবস্থাগতভাবে অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়, তাহলে তাদের যোগাযোগে ব্যবহৃত প্রতীকব্যবস্থা কোন্ ধারণাব্যবস্থার সাথে জড়িত, সেটি উভয় পক্ষ দ্বারা গৃহীত ও সমর্থিত একটি অভিধাব্যবস্থার মাধ্যমে (অভিধাব্যবস্থাটি প্রতীকব্যবস্থার চেয়ে উচ্চতর একটি বিমূর্তন স্তরে অবস্থান করে, যার নাম জ্ঞানীয় স্তর) সুস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীনভাবে সংজ্ঞায়িত ও নির্দিষ্টকৃত করা থাকে, ফলে প্রাপক ও প্রেরকের মধ্যে যোগাযোগ সফল হবার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। অন্য ভাষায়, যখন একাধিক বুদ্ধিমান কারকের মধ্যে জিজ্ঞাসা ও বিবৃতির আদান-প্রদান হয়, তখন জ্ঞানীয় স্তরে তারা কী কী সুস্পষ্ট সংজ্ঞায়িত ধারণা (অভিধা) বিনিময় করবে, সে ব্যাপারটি তারা একটি সাধারণ অভিধাব্যবস্থা ব্যবহারে সম্মতি প্রদান করে ঠিক করে নিতে পারে, যাতে তারা ধারণাগুলি যৌক্তিক সঙ্গতি ও পূর্বাপর সঙ্গতি বজায় রেখে একে অপরের কাছে জ্ঞাপন করতে পারে। এভাবে একটি বুদ্ধিমান কারক অপর একটি বুদ্ধিমান কারককে তার জ্ঞানভাণ্ডার সম্পর্কিত বিভিন্ন জিজ্ঞাসার উত্তর দিতে পারে। এখানে বুদ্ধিমান কারকগুলিকে কোনও বৈশ্বিক জ্ঞানভাণ্ডারের অংশীদার হতে হয় না। তারা যদি একটি সাধারণ অভিধাব্যবস্থা ব্যবহারে সম্মত হয়, তাহলে সেটির প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ থেকেই তারা একে অপরের কাছ থেকে জ্ঞান আহরণ করতে পারে। | সেম্যান্টিক ওয়েব কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2191_03 | নওরোজ | নওরোজ হল ইরানি সৌর বর্ষপঞ্জী অনুসারে পালিত ইরানি নববর্ষ। এই উৎসবকে "পারস্য নববর্ষ" হিসেবে অভিহিত করাও বহুল প্রচলিত। নওরোজ পার্সিয়ান, কুর্দিস্তান, লুরিস্তিনি, বালুচি, আইজরি এবং বালুচী মানুষের জাতীয় দিবস। নওরোজ মূলতঃ ইরানি জাতি ও বৃহত্তর ইরানের জনগোষ্ঠীর মধ্যে পালিত হয়ে থাকে। এছাড়া মধ্য এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া, উত্তর পশ্চিম চীন সহ বিশ্বের অন্যান্য বহু অঞ্চলে এই উৎসব পালনের রেওয়াজ প্রসারিত হয়েছে। নওরোজ ইরানি বর্ষপঞ্জীর প্রথম দিনটির সূচনা করে। এটি উদ্যাপিত হয় জ্যোতির্বিজ্ঞানভিত্তিক গণনার দ্বারা নির্ণীত মহাবিষুবের দিনে, যা সাধারণতঃ ২১ মার্চ অথবা তার পূর্বাপর দিনে ঘটে। এই উৎসব একটি অন্যতম জরথুস্ত্রবাদী উৎসব হওয়ার কারণে দক্ষিণ এশিয়াতে বসবাসকারী জরথুস্ত্রবাদীদের মধ্যেও গুরুত্ব সহকারে পালিত হয়। যেদিন সূর্যের কিরণ নিরক্ষরেখার উপর লম্বভাবে এসে পড়ে ও দিন-রাত্রির দৈর্ঘ্য সমান হয় সেই দিনটিকে প্রতিবছর জ্যোতির্বিজ্ঞানের সাহায্যে নির্ণয় করে সমস্ত ইরানি পরিবার একত্রিত হয়ে বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠান পালন করে থাকে। | এটি জ্যোতির্বিজ্ঞানভিত্তিক গণনার দ্বারা নির্ণীত কোন দিনে উদ্যাপিত হয় ? | {
"answer_start": [
510,
510
],
"text": [
"মহাবিষুবের",
"মহাবিষুবের"
]
} |
bn_wiki_2191_05 | নওরোজ | নওরোজ হল ইরানি সৌর বর্ষপঞ্জী অনুসারে পালিত ইরানি নববর্ষ। এই উৎসবকে "পারস্য নববর্ষ" হিসেবে অভিহিত করাও বহুল প্রচলিত। নওরোজ পার্সিয়ান, কুর্দিস্তান, লুরিস্তিনি, বালুচি, আইজরি এবং বালুচী মানুষের জাতীয় দিবস। নওরোজ মূলতঃ ইরানি জাতি ও বৃহত্তর ইরানের জনগোষ্ঠীর মধ্যে পালিত হয়ে থাকে। এছাড়া মধ্য এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া, উত্তর পশ্চিম চীন সহ বিশ্বের অন্যান্য বহু অঞ্চলে এই উৎসব পালনের রেওয়াজ প্রসারিত হয়েছে। নওরোজ ইরানি বর্ষপঞ্জীর প্রথম দিনটির সূচনা করে। এটি উদ্যাপিত হয় জ্যোতির্বিজ্ঞানভিত্তিক গণনার দ্বারা নির্ণীত মহাবিষুবের দিনে, যা সাধারণতঃ ২১ মার্চ অথবা তার পূর্বাপর দিনে ঘটে। এই উৎসব একটি অন্যতম জরথুস্ত্রবাদী উৎসব হওয়ার কারণে দক্ষিণ এশিয়াতে বসবাসকারী জরথুস্ত্রবাদীদের মধ্যেও গুরুত্ব সহকারে পালিত হয়। যেদিন সূর্যের কিরণ নিরক্ষরেখার উপর লম্বভাবে এসে পড়ে ও দিন-রাত্রির দৈর্ঘ্য সমান হয় সেই দিনটিকে প্রতিবছর জ্যোতির্বিজ্ঞানের সাহায্যে নির্ণয় করে সমস্ত ইরানি পরিবার একত্রিত হয়ে বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠান পালন করে থাকে। | জরথুস্ত্রবাদী বর্ষপঞ্জীর অন্যান্য সংস্করণ অনুসারে নওরোজ কয়বার পালিত হয়ে থাকে ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1079_01 | উইলিয়াম শার্প | শার্প ১৯৩৪ সালের ১৬ জুন ম্যাসাচুসেটসের বোস্টনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলস থেকে অর্থনীতিতে ৯৫৫ সালে ব্যাচেলর অব আর্টস, ১৯৫৬ সালে মাস্টার অব আর্টস এবং ১৯৬১ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬১ সালে ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটন এ সহকারী অধ্যাপক পদে নিযুক্ত হন। ১৯৬৩ সালে সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৬৭ সালে পূর্ণ অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। ১৯৬৮ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, আরভিন এ অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৭০ সাল থেকে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এর অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন | শার্প কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? | {
"answer_start": [
24,
24
],
"text": [
"ম্যাসাচুসেটসের বোস্টনে",
"ম্যাসাচুসেটসের বোস্টনে"
]
} |
bn_wiki_1079_03 | উইলিয়াম শার্প | শার্প ১৯৩৪ সালের ১৬ জুন ম্যাসাচুসেটসের বোস্টনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলস থেকে অর্থনীতিতে ৯৫৫ সালে ব্যাচেলর অব আর্টস, ১৯৫৬ সালে মাস্টার অব আর্টস এবং ১৯৬১ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬১ সালে ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটন এ সহকারী অধ্যাপক পদে নিযুক্ত হন। ১৯৬৩ সালে সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৬৭ সালে পূর্ণ অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। ১৯৬৮ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, আরভিন এ অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৭০ সাল থেকে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এর অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন | শার্প কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন? | {
"answer_start": [
237,
237
],
"text": [
"ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটন",
"ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটন"
]
} |
bn_wiki_1079_05 | উইলিয়াম শার্প | শার্প ১৯৩৪ সালের ১৬ জুন ম্যাসাচুসেটসের বোস্টনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলস থেকে অর্থনীতিতে ৯৫৫ সালে ব্যাচেলর অব আর্টস, ১৯৫৬ সালে মাস্টার অব আর্টস এবং ১৯৬১ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬১ সালে ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটন এ সহকারী অধ্যাপক পদে নিযুক্ত হন। ১৯৬৩ সালে সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৬৭ সালে পূর্ণ অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। ১৯৬৮ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, আরভিন এ অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৭০ সাল থেকে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এর অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন | শার্প কত সালে প্রভাষক পদে নিযুক্ত হন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1962_01 | প্রত্নতত্ত্ব | বসতি প্রত্নতত্ত্বের পর প্রত্নতত্ত্বের যে মতবাদটি সবচেয়ে বেশি প্রভাব-বিস্তারী ছিল তা হলো সংস্কৃতি-ঐতিহাসিক প্রত্নতত্ত্ব। গর্ডন চাইল্ড এই মতবাদের প্রধান উদ্যোক্তা। প্রত্নতত্ত্ব চর্চায় তার ব্যাপক অবদানের জন্য অনেকে তাকে প্রত্নতত্ত্বের জনক-ও বলে থাকেন। যেসব বিষয় সাধারণভাবে সংস্কৃতির অংশ বলে গণ্য হয় এবং প্রায়ই যা প্রাচীন সামাজিক সত্তার বিভিন্ন খণ্ডাংশের ফল হিসেবে গণ্য হয় তার এককের স্থানিক ও সময়গত কাঠামোর মধ্যে তৈরি বস্তুগত নিদর্শনের অভিজ্ঞতাবাদী সারসংক্ষেপ, বর্ণনা এবং শ্রেণীকরণের (ক্লাসিফিকেশন) বৈশিষ্ট্যকেই সংস্কৃতি-ইতিহাস বলা যেতে পারে। সংস্কৃতি-ঐতিহাসিক প্রত্নতত্ত্বের বিভিন্ন আঞ্চলিক ও জাতীয় ঐতিহ্যের ভিন্নতা (বা বৈচিত্র্য) সত্ত্বেও এটাই ছিল বিশ শতকের ইউরোপ ও পৃথিবীর অন্যত্র প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক মতবাদ। এই পদ্ধতি অনুসরণ করে অতীত জনগণ বা জাতিগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইতিহাস তৈরি করা হয়, যা আসলে নাজি জার্মানীর প্রত্নতাত্ত্বিক কাঠামোর মূলনীতির সঙ্গে একই।
জাপানের ঐতিহ্যবাহী কৃষি ও কৃষিনির্ভর সংস্কৃতির প্রতি জাতীয় গুরুত্ব আরোপ এবং অস্ট্রেলিয়ার আদিবাসীদের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রত্নতত্ত্বের এই ঘরানার গবেষণাগুলো অত্যন্ত প্রভাব বিস্তার করে। | বসতি প্রত্নতত্ত্বের পর প্রত্নতত্ত্বের কোন মতবাদটি সবচেয়ে বেশি প্রভাব-বিস্তারী ছিল? | {
"answer_start": [
89,
89
],
"text": [
"সংস্কৃতি-ঐতিহাসিক প্রত্নতত্ত্ব",
"সংস্কৃতি-ঐতিহাসিক প্রত্নতত্ত্ব"
]
} |
bn_wiki_1962_02 | প্রত্নতত্ত্ব | বসতি প্রত্নতত্ত্বের পর প্রত্নতত্ত্বের যে মতবাদটি সবচেয়ে বেশি প্রভাব-বিস্তারী ছিল তা হলো সংস্কৃতি-ঐতিহাসিক প্রত্নতত্ত্ব। গর্ডন চাইল্ড এই মতবাদের প্রধান উদ্যোক্তা। প্রত্নতত্ত্ব চর্চায় তার ব্যাপক অবদানের জন্য অনেকে তাকে প্রত্নতত্ত্বের জনক-ও বলে থাকেন। যেসব বিষয় সাধারণভাবে সংস্কৃতির অংশ বলে গণ্য হয় এবং প্রায়ই যা প্রাচীন সামাজিক সত্তার বিভিন্ন খণ্ডাংশের ফল হিসেবে গণ্য হয় তার এককের স্থানিক ও সময়গত কাঠামোর মধ্যে তৈরি বস্তুগত নিদর্শনের অভিজ্ঞতাবাদী সারসংক্ষেপ, বর্ণনা এবং শ্রেণীকরণের (ক্লাসিফিকেশন) বৈশিষ্ট্যকেই সংস্কৃতি-ইতিহাস বলা যেতে পারে। সংস্কৃতি-ঐতিহাসিক প্রত্নতত্ত্বের বিভিন্ন আঞ্চলিক ও জাতীয় ঐতিহ্যের ভিন্নতা (বা বৈচিত্র্য) সত্ত্বেও এটাই ছিল বিশ শতকের ইউরোপ ও পৃথিবীর অন্যত্র প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক মতবাদ। এই পদ্ধতি অনুসরণ করে অতীত জনগণ বা জাতিগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইতিহাস তৈরি করা হয়, যা আসলে নাজি জার্মানীর প্রত্নতাত্ত্বিক কাঠামোর মূলনীতির সঙ্গে একই।
জাপানের ঐতিহ্যবাহী কৃষি ও কৃষিনির্ভর সংস্কৃতির প্রতি জাতীয় গুরুত্ব আরোপ এবং অস্ট্রেলিয়ার আদিবাসীদের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রত্নতত্ত্বের এই ঘরানার গবেষণাগুলো অত্যন্ত প্রভাব বিস্তার করে। | সংস্কৃতি-ঐতিহাসিক প্রত্নতত্ত্ব মতবাদের প্রধান উদ্যোক্তা কে? | {
"answer_start": [
121,
121
],
"text": [
"গর্ডন চাইল্ড",
"গর্ডন চাইল্ড"
]
} |
bn_wiki_1962_05 | প্রত্নতত্ত্ব | বসতি প্রত্নতত্ত্বের পর প্রত্নতত্ত্বের যে মতবাদটি সবচেয়ে বেশি প্রভাব-বিস্তারী ছিল তা হলো সংস্কৃতি-ঐতিহাসিক প্রত্নতত্ত্ব। গর্ডন চাইল্ড এই মতবাদের প্রধান উদ্যোক্তা। প্রত্নতত্ত্ব চর্চায় তার ব্যাপক অবদানের জন্য অনেকে তাকে প্রত্নতত্ত্বের জনক-ও বলে থাকেন। যেসব বিষয় সাধারণভাবে সংস্কৃতির অংশ বলে গণ্য হয় এবং প্রায়ই যা প্রাচীন সামাজিক সত্তার বিভিন্ন খণ্ডাংশের ফল হিসেবে গণ্য হয় তার এককের স্থানিক ও সময়গত কাঠামোর মধ্যে তৈরি বস্তুগত নিদর্শনের অভিজ্ঞতাবাদী সারসংক্ষেপ, বর্ণনা এবং শ্রেণীকরণের (ক্লাসিফিকেশন) বৈশিষ্ট্যকেই সংস্কৃতি-ইতিহাস বলা যেতে পারে। সংস্কৃতি-ঐতিহাসিক প্রত্নতত্ত্বের বিভিন্ন আঞ্চলিক ও জাতীয় ঐতিহ্যের ভিন্নতা (বা বৈচিত্র্য) সত্ত্বেও এটাই ছিল বিশ শতকের ইউরোপ ও পৃথিবীর অন্যত্র প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক মতবাদ। এই পদ্ধতি অনুসরণ করে অতীত জনগণ বা জাতিগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইতিহাস তৈরি করা হয়, যা আসলে নাজি জার্মানীর প্রত্নতাত্ত্বিক কাঠামোর মূলনীতির সঙ্গে একই।
জাপানের ঐতিহ্যবাহী কৃষি ও কৃষিনির্ভর সংস্কৃতির প্রতি জাতীয় গুরুত্ব আরোপ এবং অস্ট্রেলিয়ার আদিবাসীদের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রত্নতত্ত্বের এই ঘরানার গবেষণাগুলো অত্যন্ত প্রভাব বিস্তার করে। | গর্ডন চাইল্ড কার সহায়তায় কাজ করেছেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2676_01 | দানিশ সিদ্দিকী | দানিশ সিদ্দিকী (১৯ মে ১৯৮৩–১৫ জুলাই ২০২১) মুম্বাইয়ের এক ভারতীয় ফটো সাংবাদিক ছিলেন। তিনি ২০১৮ সালে বার্তাসংস্থা রয়টার্সের ফটো সাংবাদিক হিসেবে পুলিৎজার পুরস্কার পেয়ে ছিলেন। ২০২১ সালে পেশাগত দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় আফগানিস্তানের সরকারি বাহিনী ও তালেবানের সংঘর্ষের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করে। দানিশ সিদ্দিকী ১৯ মে ১৯৮৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন। দক্ষিণ দিল্লির অ্যাঞ্জেল স্কুলে তিনি পড়াশোনা করেন। তিনি দিল্লীর জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করে ২০০৭ সালে জামিয়ার এ.জে.কে মাস কমিউনিকেশন রিসার্চ সেন্টার থেকে গণযোগাযোগে ডিগ্রি অর্জন করেন।
সিদ্দিকী টেলিভিশনে সংবাদদাতা হিসেবে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। ২০১০ সালে শিক্ষানবীশ চিত্র সাংবাদিক হিসেবে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সে যোগ দেন। ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পের ছবি তোলেন। ২০১৯-২০২০ সালে হংকং আন্দোলন, রোহিঙ্গা গণহত্যার ফলে উদ্ভূত শরণার্থী সংকট, ২০২০ সালে দিল্লির দাঙ্গার ছবিও তোলেন। করোনাভাইরাস মহামারীতে ভারতের যে ছবিগুলো পুরো বিশ্বকে নাড়া দিয়ে গেছে, তার অনেকগুলো দানিশ সিদ্দিকীর তোলা। ২০১৮ সালে তিনি বার্তাসংস্থা রয়টার্সের ফটো সাংবাদিক হিসেবে রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট ডকুমেন্টিংয়ের জন্য আদনান আবিদী সাথে ফিচার ফটোগ্রাফির পুলিৎজার পুরস্কার পেয়ে ছিলেন।
ভারতের রয়টার্সের ফটো বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন তিনি।দানিশ সিদ্দিকী ১৫ জুলাই ২০২১ সালে আফগানিস্তানের সরকারি বাহিনী ও তালেবানের সংঘর্ষের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। | দানিশ সিদ্দিকী কোন দেশের ফটো সাংবাদিক ছিলেন? | {
"answer_start": [
898,
56
],
"text": [
"ভারতের",
" ভারত"
]
} |
bn_wiki_2676_03 | দানিশ সিদ্দিকী | দানিশ সিদ্দিকী (১৯ মে ১৯৮৩–১৫ জুলাই ২০২১) মুম্বাইয়ের এক ভারতীয় ফটো সাংবাদিক ছিলেন। তিনি ২০১৮ সালে বার্তাসংস্থা রয়টার্সের ফটো সাংবাদিক হিসেবে পুলিৎজার পুরস্কার পেয়ে ছিলেন। ২০২১ সালে পেশাগত দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় আফগানিস্তানের সরকারি বাহিনী ও তালেবানের সংঘর্ষের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করে। দানিশ সিদ্দিকী ১৯ মে ১৯৮৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন। দক্ষিণ দিল্লির অ্যাঞ্জেল স্কুলে তিনি পড়াশোনা করেন। তিনি দিল্লীর জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করে ২০০৭ সালে জামিয়ার এ.জে.কে মাস কমিউনিকেশন রিসার্চ সেন্টার থেকে গণযোগাযোগে ডিগ্রি অর্জন করেন।
সিদ্দিকী টেলিভিশনে সংবাদদাতা হিসেবে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। ২০১০ সালে শিক্ষানবীশ চিত্র সাংবাদিক হিসেবে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সে যোগ দেন। ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পের ছবি তোলেন। ২০১৯-২০২০ সালে হংকং আন্দোলন, রোহিঙ্গা গণহত্যার ফলে উদ্ভূত শরণার্থী সংকট, ২০২০ সালে দিল্লির দাঙ্গার ছবিও তোলেন। করোনাভাইরাস মহামারীতে ভারতের যে ছবিগুলো পুরো বিশ্বকে নাড়া দিয়ে গেছে, তার অনেকগুলো দানিশ সিদ্দিকীর তোলা। ২০১৮ সালে তিনি বার্তাসংস্থা রয়টার্সের ফটো সাংবাদিক হিসেবে রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট ডকুমেন্টিংয়ের জন্য আদনান আবিদী সাথে ফিচার ফটোগ্রাফির পুলিৎজার পুরস্কার পেয়ে ছিলেন।
ভারতের রয়টার্সের ফটো বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন তিনি।দানিশ সিদ্দিকী ১৫ জুলাই ২০২১ সালে আফগানিস্তানের সরকারি বাহিনী ও তালেবানের সংঘর্ষের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। | দানিশ সিদ্দিকী ভারতের রয়টার্সের কোন পদে ছিলেন? | {
"answer_start": [
1150,
1150
],
"text": [
"ভারতের রয়টার্সের ফটো বিভাগের প্রধান ",
"ভারতের রয়টার্সের ফটো বিভাগের প্রধান "
]
} |
bn_wiki_1856_03 | ডিম | একটি সাধারণ মুরগির ডিমে প্রোটিন আছে প্রায় ছয় গ্রাম, যাতে রয়েছে মানবদেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয় নয়টি অ্যামিনো অ্যাসিড। মুরগির ডিমে রয়েছে অতি মূল্যবান ওমেগা-৩, যা হৃৎপিণ্ডকে কার্যকর রাখতে সাহায্য করে। কোলিন ডিমের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা গর্ভবতী মায়ের মস্তিষ্কজনিত জটিলতা দূরীকরণে সহায়তা করে, গর্ভাবস্থায় শিশুর মেধা ও স্মৃতি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ডিমে আছে ফলিক অ্যাসিড অথবা ফোলেট, যা ত্রুটিপূর্ণ সন্তান জন্মদানের ঝুঁকি কমায়।এ ছাড়া রয়েছে সেলেনিয়াম, যা মানুষের মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে এবং ক্যানসার, বিশেষত প্রোস্টেট ক্যানসার রোধে সহায়তা করে। ডিমে রয়েছে ৫ গ্রাম কোলেস্টেরল, যার প্রায় ৩.৫ গ্রাম উপকারী ও ভালো কোলেস্টেরল, যা মানুষের দৈনন্দিন কার্যক্রমে প্রয়োজন, হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। ডিমে রয়েছে লিউটিন ও জিয়াজ্যান্থিন, যা চোখের ছানি পড়া রোধে সহায়তা করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন সুস্থ মানুষ দিনে একটি ডিম খেতে পারে। জাতিসংঘের কৃষি ও খাদ্য সংস্থার সুপারিশ অনুযায়ী বছরে প্রত্যেক মানুষের গড় ডিম গ্রহণ ন্যূনতম ১০৪ টি হওয়া উচিত। ডিমের সাদা অংশে ৬ গ্রাম প্রটিন ও হলুদ অংশে ৬ গ্রাম প্রটিন রয়েছে। ডিমে ক্যালসিয়াম রয়েছে। | একজন সুস্থ মানুষ দিনে কয়টি ডিম খেতে পারে? | {
"answer_start": [
822,
0
],
"text": [
"একটি ডিম",
"একটি"
]
} |
bn_wiki_1856_04 | ডিম | একটি সাধারণ মুরগির ডিমে প্রোটিন আছে প্রায় ছয় গ্রাম, যাতে রয়েছে মানবদেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয় নয়টি অ্যামিনো অ্যাসিড। মুরগির ডিমে রয়েছে অতি মূল্যবান ওমেগা-৩, যা হৃৎপিণ্ডকে কার্যকর রাখতে সাহায্য করে। কোলিন ডিমের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা গর্ভবতী মায়ের মস্তিষ্কজনিত জটিলতা দূরীকরণে সহায়তা করে, গর্ভাবস্থায় শিশুর মেধা ও স্মৃতি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ডিমে আছে ফলিক অ্যাসিড অথবা ফোলেট, যা ত্রুটিপূর্ণ সন্তান জন্মদানের ঝুঁকি কমায়।এ ছাড়া রয়েছে সেলেনিয়াম, যা মানুষের মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে এবং ক্যানসার, বিশেষত প্রোস্টেট ক্যানসার রোধে সহায়তা করে। ডিমে রয়েছে ৫ গ্রাম কোলেস্টেরল, যার প্রায় ৩.৫ গ্রাম উপকারী ও ভালো কোলেস্টেরল, যা মানুষের দৈনন্দিন কার্যক্রমে প্রয়োজন, হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। ডিমে রয়েছে লিউটিন ও জিয়াজ্যান্থিন, যা চোখের ছানি পড়া রোধে সহায়তা করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন সুস্থ মানুষ দিনে একটি ডিম খেতে পারে। জাতিসংঘের কৃষি ও খাদ্য সংস্থার সুপারিশ অনুযায়ী বছরে প্রত্যেক মানুষের গড় ডিম গ্রহণ ন্যূনতম ১০৪ টি হওয়া উচিত। ডিমের সাদা অংশে ৬ গ্রাম প্রটিন ও হলুদ অংশে ৬ গ্রাম প্রটিন রয়েছে। ডিমে ক্যালসিয়াম রয়েছে। | জাতিসংঘের কৃষি ও খাদ্য সংস্থার সুপারিশ অনুযায়ী বছরে প্রত্যেক মানুষের গড় ডিম গ্রহণ ন্যূনতম কতটি হওয়া উচিত? | {
"answer_start": [
934,
934
],
"text": [
"১০৪",
"১০৪"
]
} |
bn_wiki_2103_01 | সনি টেন | সনি টেন হল এশিয়ার একটি নেতৃস্থানীয় ক্রীড়া ভিত্তিক নেটওয়ার্ক অপারেটিং টেলিভিশন চ্যানেল। সনি টেন নেটওয়ার্কে মোট ৫টি চ্যানেল নির্মিত হয়েছে; এগুলো হলঃ সনি টেন ১, সনি টেন ১ এইচডি, সনি টেন ২, সনি টেন ২ এইচডি, সনি টেন ৩, সনি টেন ৩ এইচডি, সনি সিক্স, সনি সিক্স এইচডি এবং সনি গলফ এইচডি।
সনি টেন নেটওয়ার্ক আটটি ক্রিকেট বোর্ডের সাথে দীর্ঘমেয়াদী সম্প্রচারের অধিকার লাভ করেছে। তারা ২০০২ সাল থেকে দর্শকদের ক্রীড়াক্ষেত্রে অসাধারণ বিনোদন প্রদান করে আসছে। | সনি টেন কোন অঞ্চলের নেটওয়ার্ক অপারেটিং টেলিভিশন চ্যানেল ? | {
"answer_start": [
11,
11
],
"text": [
"এশিয়া",
"এশিয়ার"
]
} |
bn_wiki_2103_02 | সনি টেন | সনি টেন হল এশিয়ার একটি নেতৃস্থানীয় ক্রীড়া ভিত্তিক নেটওয়ার্ক অপারেটিং টেলিভিশন চ্যানেল। সনি টেন নেটওয়ার্কে মোট ৫টি চ্যানেল নির্মিত হয়েছে; এগুলো হলঃ সনি টেন ১, সনি টেন ১ এইচডি, সনি টেন ২, সনি টেন ২ এইচডি, সনি টেন ৩, সনি টেন ৩ এইচডি, সনি সিক্স, সনি সিক্স এইচডি এবং সনি গলফ এইচডি।
সনি টেন নেটওয়ার্ক আটটি ক্রিকেট বোর্ডের সাথে দীর্ঘমেয়াদী সম্প্রচারের অধিকার লাভ করেছে। তারা ২০০২ সাল থেকে দর্শকদের ক্রীড়াক্ষেত্রে অসাধারণ বিনোদন প্রদান করে আসছে। | সনি টেন নেটওয়ার্কে কয়টি চ্যানেল নির্মিত হয়েছে ? | {
"answer_start": [
115,
115
],
"text": [
"৫টি",
"৫টি"
]
} |
bn_wiki_2103_04 | সনি টেন | সনি টেন হল এশিয়ার একটি নেতৃস্থানীয় ক্রীড়া ভিত্তিক নেটওয়ার্ক অপারেটিং টেলিভিশন চ্যানেল। সনি টেন নেটওয়ার্কে মোট ৫টি চ্যানেল নির্মিত হয়েছে; এগুলো হলঃ সনি টেন ১, সনি টেন ১ এইচডি, সনি টেন ২, সনি টেন ২ এইচডি, সনি টেন ৩, সনি টেন ৩ এইচডি, সনি সিক্স, সনি সিক্স এইচডি এবং সনি গলফ এইচডি।
সনি টেন নেটওয়ার্ক আটটি ক্রিকেট বোর্ডের সাথে দীর্ঘমেয়াদী সম্প্রচারের অধিকার লাভ করেছে। তারা ২০০২ সাল থেকে দর্শকদের ক্রীড়াক্ষেত্রে অসাধারণ বিনোদন প্রদান করে আসছে। | সনি টেন কবে থেকে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে আসছে ? | {
"answer_start": [
377,
377
],
"text": [
"২০০২ সাল",
"২০০২ সাল"
]
} |
bn_wiki_2103_05 | সনি টেন | সনি টেন হল এশিয়ার একটি নেতৃস্থানীয় ক্রীড়া ভিত্তিক নেটওয়ার্ক অপারেটিং টেলিভিশন চ্যানেল। সনি টেন নেটওয়ার্কে মোট ৫টি চ্যানেল নির্মিত হয়েছে; এগুলো হলঃ সনি টেন ১, সনি টেন ১ এইচডি, সনি টেন ২, সনি টেন ২ এইচডি, সনি টেন ৩, সনি টেন ৩ এইচডি, সনি সিক্স, সনি সিক্স এইচডি এবং সনি গলফ এইচডি।
সনি টেন নেটওয়ার্ক আটটি ক্রিকেট বোর্ডের সাথে দীর্ঘমেয়াদী সম্প্রচারের অধিকার লাভ করেছে। তারা ২০০২ সাল থেকে দর্শকদের ক্রীড়াক্ষেত্রে অসাধারণ বিনোদন প্রদান করে আসছে। | কয়টি ফুটবল বোর্ডের সাথে সনি টেন দীর্ঘমেয়াদী সম্প্রচারের অধিকার লাভ করেছে ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2730_03 | শ্রীনিবাস রামানুজন | শ্রীনিবাস রামানুজন (ডিসেম্বর ২২, ১৮৮৭ – এপ্রিল ২৬, ১৯২০) অসামান্য প্রতিভাবান একজন ভারতীয় গণিতবিদ। খুব অল্প সময় বাঁচলেও তিনি গণিতে সুদূরপ্রসারী অবদান রেখে গেছেন। প্রথাগত শিক্ষা না থাকলেও সম্পূর্ণ নিজের প্রচেষ্টায় তিনি গণিতের বিভিন্ন শাখায়, বিশেষ করে গাণিতিক বিশ্লেষণ, সংখ্যাতত্ত্ব, অসীম ধারা ও আবৃত্ত ভগ্নাংশ শাখায়, গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তার রেখে যাওয়া নোটবুক বা ডায়েরি হতে পরবর্তীতে আরও অনেক নতুন সমাধান পাওয়া গেছে। ইংরেজ গণিতবিদ জি এইচ হার্ডি রামানুজনকে অয়েলার ও গাউসের সমপর্যায়ের গণিতবিদ মনে করেন। অবিভক্ত ভারতের মাদ্রাজের এক গরিব ব্রাহ্মণ পরিবারের সন্তান রামানুজন ১০ বছর বয়সে গণিতের সঙ্গে পরিচিত হোন। তাকে এস এল লোনি লিখিত ‘’’ত্রিকোণমিতি’’’ পুস্তকটি দেওয়া হয় এবং তখন থেকে তিনি গণিতে সহজাত প্রতিভা প্রদর্শন করেন। ১২ বছরের মধ্যে তিনি ঐ পুস্তকের বিষয়গুলোতে দক্ষতা অর্জন করেন। এমন কি তিনি নিজে কিছু উপপাদ্য আবিষ্কার করেন এবং স্বতন্ত্রভাবে অয়েলারের এককত্ব পুনরাবিষ্কার করেন। বিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি গণিতে বিশেষ দক্ষতা দেখিয়ে পুরস্কার ও প্রশংসা লাভ করেন। ১৭ বছর বয়সে রামানুজন বার্নোলির সংখ্যা ও অয়েলার-মাসেরনি ধ্রুবকের ওপর নিজের গবেষণা সম্পন্ন করেন। কুম্বাকোটম সরকারি কলেজে পড়ার জন্য বৃত্তি পেলেও অ-গণিতীয় বিষয়ে ফেল করার কারণে তার বৃত্তি বাতিল হয়ে যায়। এরপর তিনি অন্য একটি কলেজে নিজের গাণিতিক গবেষণা শুরু করেন। এই সময় জীবন ধারণের জন্য তিনি মাদ্রাজ বন্দর ট্রাস্টের মহাহিসাবরক্ষকের কার্যালয়ে কেরানি পদে যোগ দেন।
রামানুজন ১৮৮৭ খ্রিষ্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর ব্রিটিশ ভারতের মাদ্রাজ প্রদেশের তাঞ্জোর জেলার ইরেভদ শহরের এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা কে শ্রীনিবাস ইয়েঙ্গার ছিলেন শহরের একটি কাপড়ের দোকানের হিসাবরক্ষক। তার মা কোমালাটাম্মাল একজন গৃহিণী ছিলেন এবং একটি স্থানীয় মন্দিরে গান গাইতেন। তিনি ছিলেন তীক্ষ্ম বুদ্ধিসম্পন্ন মহিলা। প্রচলিত আছে যে, রামানুজনের মায়ের বিয়ের পর বেশ কয়েকবছর কোন সন্তান না হওয়ায়, রামানুজনের মাতামহ নামাক্কল শহরের বিখ্যাত নামগিরি দেবীর নিকট নিজ কন্যা সন্তানের জন্য প্রার্থনা করেন। এরপরই জ্যেষ্ঠ সন্তান রামানুজন জন্মগ্রহণ করেন।
| রামানুজনকে অয়েলার ও গাউসের সমপর্যায়ের গণিতবিদ মনে করেন কে? | {
"answer_start": [
444,
444
],
"text": [
"জি এইচ হার্ডি",
"জি এইচ হার্ডি"
]
} |
Subsets and Splits