id
stringlengths 15
15
| title
stringlengths 2
1.44k
| context
stringlengths 179
4.78k
| question
stringlengths 6
207
| answers
dict |
---|---|---|---|---|
bn_wiki_0366_01 | হলদিয়া বন্দর | হলদিয়া বন্দর বা হলদিয়া ডক কমপ্লেক্স ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার হলদিয়া শহরে গড়ে উঠেছে হলদি নদী ও হুগলি নদীর মিলন স্থলে। এই বন্দরটি তৈরি করা হয়েছে কলকাতা বন্দর এর সহযোগি বন্দর হিসাবে। তাই একে বন্দর না বলে ডক কমপ্লেক্স বলা হয়। হলদিয়া বন্দর বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের একক বৃহত্তম বন্দর। কলকাতা বন্দর সহযোগে হলদিয়া বন্দর হল ভারতের পঞ্চম বৃহত্তম পণ্যবাহী বন্দর এবং তৃতীয় বৃহত্তম (২০১৫-২০১৬) কন্টেইনার বন্দর।বন্দরটির পণ্য খালাসের ক্ষমতা বছরে ৪৬ মিলিয়ন টন। হলদিয়া বন্দরের সর্বোচ্চ গভীরতা হল ৮.৫ মিটার এবং বন্দরটিতে সর্বোচ্চ ২৩০ মিটার দীর্ঘ জাহাজ নোঙর করতে পাড়ে। হলদিয়া বন্দর সমুদ্র সমতল থেকে ৮ মিটার উচ্চতায় এবং ২১.২০ উত্তর ও ৮৮.০০ পূর্বে অবস্থিত। এই বন্দর পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক মহকুমায় অবস্থিত।বন্দরটি হুগলি নদী ও হলদি নদীর মিলন স্থানে হুগলি হুগলি নদীর পশ্চিম উপকূলে গড়ে উঠেছে।বন্দরটি কলকাতা মহানগর থেকে নদী বা জলপথে ৯০ কিলোমিটার দূরে এবং বঙ্গোপসাগর থেকে নদী পথে ৪০ কিলোমিটার অভ্যন্তরে অবস্থিত। বন্দরটি কলকাতা বন্দরের সহযোগী বন্দর হওয়ার কলকাতা বন্দরের পশ্চাৎ ভূমি হলদিয়া বন্দরের পশ্চাৎ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খন্ড, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও উত্তরপ্রদেশের পূর্ব অংশ, ওড়িশার উত্তর অংশ এবং উত্তর-পূর্ব ভারত হলদিয়া বন্দর পশ্চাৎ ভূমির অন্তর্গত। এই বিশাল পশ্চাৎ ভূমির পণ্যদ্রব্য হলদিয়া বন্দর দ্বারা আমদানি ও রপ্তানি করা হয়। ভারতের বাইরে নেপাল ও ভূটানের পণ্য কলকাতা বন্দর ছাড়াও হলদিয়া বন্দরের মধ্যমে পরিবহন করা হয়। হলদিয়া বন্দরের ডকে ১৪ টি বার্থ ও হুগলি নদীর তীরে ৩ টি তেল জেটি ও ৩ টি বার্জ জেটি রয়েছে। বন্দরের ডকটি একটি লক গেট দ্বারা হুগলী নদী থেকে পৃথক। ডকটিতে ৩০ হাজার মেট্রিক টন পন্য বোঝাই জাহাজ নোঙর করতে পাড়ে। হুগলি নদীর তীরে বন্দরের তেল জেটিসমূহে ৩০ হাজার মেট্রিক টনের অধিক পণ্যবাহী জাহাজের নোঙরের সক্ষমতা রয়েছে। বন্দরটি গড়ে ৮–৮.৫ মিটার (২৬–২৮ ফু) গভীরতা সম্পন্ন। ড্রাই বাল্ক কার্গো টার্মিনাল বা শুষ্ক বাল্ক পণ্যের টার্মিনালটি ডক মধ্যস্থিত ২ নং, ৪ নং, ৪এ নং,৪বি নং, ৮ নং ও ১৩ নং বার্থের দ্বারা গঠিত। প্যানাম্যাক্স ও হ্যান্ডিম্যাক্স জাহাজে পণ্য বোঝাই ও খালাস করার জন্য ২ নং বার্থে দুটি মোবাইল হারবার ক্রেন (এমএইচসি) এবং টার্মিনালে পণ্য হ্যান্ডলিংয়ে প্রয়োজনীয় ডাম্পার, পে লোডার ও বুলডোজারের মত সরঞ্জাম পর্যাপ্ত সংখ্যায় রয়েছে। হলদিয়া বন্দরে বহুমুখী টার্মিনাল ডক মধ্যস্থিত তিনটি বার্থ দ্বারা গঠিত। বার্থ তিনটি ‘৩ নং বার্থ’, ‘৯ নং বার্থ’ ও ‘১২ নং বার্থ’ নামে পরিচিত। টার্মিনালটি বার্ষিক ৫.১ মিলিয়ন টন পণ্য পরিবহনের সক্ষমতা সম্পন্ন, যার মধ্যে ‘৩ নং বার্থ’, ‘৯ নং বার্থ’ ও ‘১২ নং বার্থ’ এর বার্ষিক যথাক্রমে ২.৩ মিলিয়ন টন, ০.৯ মিলিয়ন টন ও ১.৯ মিলিয়ন টন পণ্য পরিবহনে সক্ষম। টার্মিনালের মাধ্যমে শুষ্ক বাল্ক পণ্য, পরিষ্কার শুষ্ক বাল্ক পণ্য ও ব্রেক বাল্ক কার্গো পরিবহন করা হয়। | হলদিয়া বন্দর কোথায় অবস্থিত? | {
"answer_start": [
38,
38
],
"text": [
"ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার হলদিয়া শহরে গড়ে উঠেছে হলদি নদী ও হুগলি নদীর মিলন স্থলে",
"ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার হলদিয়া শহরে"
]
} |
bn_wiki_0366_02 | হলদিয়া বন্দর | হলদিয়া বন্দর বা হলদিয়া ডক কমপ্লেক্স ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার হলদিয়া শহরে গড়ে উঠেছে হলদি নদী ও হুগলি নদীর মিলন স্থলে। এই বন্দরটি তৈরি করা হয়েছে কলকাতা বন্দর এর সহযোগি বন্দর হিসাবে। তাই একে বন্দর না বলে ডক কমপ্লেক্স বলা হয়। হলদিয়া বন্দর বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের একক বৃহত্তম বন্দর। কলকাতা বন্দর সহযোগে হলদিয়া বন্দর হল ভারতের পঞ্চম বৃহত্তম পণ্যবাহী বন্দর এবং তৃতীয় বৃহত্তম (২০১৫-২০১৬) কন্টেইনার বন্দর।বন্দরটির পণ্য খালাসের ক্ষমতা বছরে ৪৬ মিলিয়ন টন। হলদিয়া বন্দরের সর্বোচ্চ গভীরতা হল ৮.৫ মিটার এবং বন্দরটিতে সর্বোচ্চ ২৩০ মিটার দীর্ঘ জাহাজ নোঙর করতে পাড়ে। হলদিয়া বন্দর সমুদ্র সমতল থেকে ৮ মিটার উচ্চতায় এবং ২১.২০ উত্তর ও ৮৮.০০ পূর্বে অবস্থিত। এই বন্দর পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক মহকুমায় অবস্থিত।বন্দরটি হুগলি নদী ও হলদি নদীর মিলন স্থানে হুগলি হুগলি নদীর পশ্চিম উপকূলে গড়ে উঠেছে।বন্দরটি কলকাতা মহানগর থেকে নদী বা জলপথে ৯০ কিলোমিটার দূরে এবং বঙ্গোপসাগর থেকে নদী পথে ৪০ কিলোমিটার অভ্যন্তরে অবস্থিত। বন্দরটি কলকাতা বন্দরের সহযোগী বন্দর হওয়ার কলকাতা বন্দরের পশ্চাৎ ভূমি হলদিয়া বন্দরের পশ্চাৎ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খন্ড, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও উত্তরপ্রদেশের পূর্ব অংশ, ওড়িশার উত্তর অংশ এবং উত্তর-পূর্ব ভারত হলদিয়া বন্দর পশ্চাৎ ভূমির অন্তর্গত। এই বিশাল পশ্চাৎ ভূমির পণ্যদ্রব্য হলদিয়া বন্দর দ্বারা আমদানি ও রপ্তানি করা হয়। ভারতের বাইরে নেপাল ও ভূটানের পণ্য কলকাতা বন্দর ছাড়াও হলদিয়া বন্দরের মধ্যমে পরিবহন করা হয়। হলদিয়া বন্দরের ডকে ১৪ টি বার্থ ও হুগলি নদীর তীরে ৩ টি তেল জেটি ও ৩ টি বার্জ জেটি রয়েছে। বন্দরের ডকটি একটি লক গেট দ্বারা হুগলী নদী থেকে পৃথক। ডকটিতে ৩০ হাজার মেট্রিক টন পন্য বোঝাই জাহাজ নোঙর করতে পাড়ে। হুগলি নদীর তীরে বন্দরের তেল জেটিসমূহে ৩০ হাজার মেট্রিক টনের অধিক পণ্যবাহী জাহাজের নোঙরের সক্ষমতা রয়েছে। বন্দরটি গড়ে ৮–৮.৫ মিটার (২৬–২৮ ফু) গভীরতা সম্পন্ন। ড্রাই বাল্ক কার্গো টার্মিনাল বা শুষ্ক বাল্ক পণ্যের টার্মিনালটি ডক মধ্যস্থিত ২ নং, ৪ নং, ৪এ নং,৪বি নং, ৮ নং ও ১৩ নং বার্থের দ্বারা গঠিত। প্যানাম্যাক্স ও হ্যান্ডিম্যাক্স জাহাজে পণ্য বোঝাই ও খালাস করার জন্য ২ নং বার্থে দুটি মোবাইল হারবার ক্রেন (এমএইচসি) এবং টার্মিনালে পণ্য হ্যান্ডলিংয়ে প্রয়োজনীয় ডাম্পার, পে লোডার ও বুলডোজারের মত সরঞ্জাম পর্যাপ্ত সংখ্যায় রয়েছে। হলদিয়া বন্দরে বহুমুখী টার্মিনাল ডক মধ্যস্থিত তিনটি বার্থ দ্বারা গঠিত। বার্থ তিনটি ‘৩ নং বার্থ’, ‘৯ নং বার্থ’ ও ‘১২ নং বার্থ’ নামে পরিচিত। টার্মিনালটি বার্ষিক ৫.১ মিলিয়ন টন পণ্য পরিবহনের সক্ষমতা সম্পন্ন, যার মধ্যে ‘৩ নং বার্থ’, ‘৯ নং বার্থ’ ও ‘১২ নং বার্থ’ এর বার্ষিক যথাক্রমে ২.৩ মিলিয়ন টন, ০.৯ মিলিয়ন টন ও ১.৯ মিলিয়ন টন পণ্য পরিবহনে সক্ষম। টার্মিনালের মাধ্যমে শুষ্ক বাল্ক পণ্য, পরিষ্কার শুষ্ক বাল্ক পণ্য ও ব্রেক বাল্ক কার্গো পরিবহন করা হয়। | হলদিয়া বন্দরের পণ্য খালাসের ক্ষমতা বছরে কত? | {
"answer_start": [
464,
464
],
"text": [
"৪৬ মিলিয়ন টন",
"৪৬ মিলিয়ন টন"
]
} |
bn_wiki_0366_05 | হলদিয়া বন্দর | হলদিয়া বন্দর বা হলদিয়া ডক কমপ্লেক্স ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার হলদিয়া শহরে গড়ে উঠেছে হলদি নদী ও হুগলি নদীর মিলন স্থলে। এই বন্দরটি তৈরি করা হয়েছে কলকাতা বন্দর এর সহযোগি বন্দর হিসাবে। তাই একে বন্দর না বলে ডক কমপ্লেক্স বলা হয়। হলদিয়া বন্দর বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের একক বৃহত্তম বন্দর। কলকাতা বন্দর সহযোগে হলদিয়া বন্দর হল ভারতের পঞ্চম বৃহত্তম পণ্যবাহী বন্দর এবং তৃতীয় বৃহত্তম (২০১৫-২০১৬) কন্টেইনার বন্দর।বন্দরটির পণ্য খালাসের ক্ষমতা বছরে ৪৬ মিলিয়ন টন। হলদিয়া বন্দরের সর্বোচ্চ গভীরতা হল ৮.৫ মিটার এবং বন্দরটিতে সর্বোচ্চ ২৩০ মিটার দীর্ঘ জাহাজ নোঙর করতে পাড়ে। হলদিয়া বন্দর সমুদ্র সমতল থেকে ৮ মিটার উচ্চতায় এবং ২১.২০ উত্তর ও ৮৮.০০ পূর্বে অবস্থিত। এই বন্দর পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক মহকুমায় অবস্থিত।বন্দরটি হুগলি নদী ও হলদি নদীর মিলন স্থানে হুগলি হুগলি নদীর পশ্চিম উপকূলে গড়ে উঠেছে।বন্দরটি কলকাতা মহানগর থেকে নদী বা জলপথে ৯০ কিলোমিটার দূরে এবং বঙ্গোপসাগর থেকে নদী পথে ৪০ কিলোমিটার অভ্যন্তরে অবস্থিত। বন্দরটি কলকাতা বন্দরের সহযোগী বন্দর হওয়ার কলকাতা বন্দরের পশ্চাৎ ভূমি হলদিয়া বন্দরের পশ্চাৎ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খন্ড, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও উত্তরপ্রদেশের পূর্ব অংশ, ওড়িশার উত্তর অংশ এবং উত্তর-পূর্ব ভারত হলদিয়া বন্দর পশ্চাৎ ভূমির অন্তর্গত। এই বিশাল পশ্চাৎ ভূমির পণ্যদ্রব্য হলদিয়া বন্দর দ্বারা আমদানি ও রপ্তানি করা হয়। ভারতের বাইরে নেপাল ও ভূটানের পণ্য কলকাতা বন্দর ছাড়াও হলদিয়া বন্দরের মধ্যমে পরিবহন করা হয়। হলদিয়া বন্দরের ডকে ১৪ টি বার্থ ও হুগলি নদীর তীরে ৩ টি তেল জেটি ও ৩ টি বার্জ জেটি রয়েছে। বন্দরের ডকটি একটি লক গেট দ্বারা হুগলী নদী থেকে পৃথক। ডকটিতে ৩০ হাজার মেট্রিক টন পন্য বোঝাই জাহাজ নোঙর করতে পাড়ে। হুগলি নদীর তীরে বন্দরের তেল জেটিসমূহে ৩০ হাজার মেট্রিক টনের অধিক পণ্যবাহী জাহাজের নোঙরের সক্ষমতা রয়েছে। বন্দরটি গড়ে ৮–৮.৫ মিটার (২৬–২৮ ফু) গভীরতা সম্পন্ন। ড্রাই বাল্ক কার্গো টার্মিনাল বা শুষ্ক বাল্ক পণ্যের টার্মিনালটি ডক মধ্যস্থিত ২ নং, ৪ নং, ৪এ নং,৪বি নং, ৮ নং ও ১৩ নং বার্থের দ্বারা গঠিত। প্যানাম্যাক্স ও হ্যান্ডিম্যাক্স জাহাজে পণ্য বোঝাই ও খালাস করার জন্য ২ নং বার্থে দুটি মোবাইল হারবার ক্রেন (এমএইচসি) এবং টার্মিনালে পণ্য হ্যান্ডলিংয়ে প্রয়োজনীয় ডাম্পার, পে লোডার ও বুলডোজারের মত সরঞ্জাম পর্যাপ্ত সংখ্যায় রয়েছে। হলদিয়া বন্দরে বহুমুখী টার্মিনাল ডক মধ্যস্থিত তিনটি বার্থ দ্বারা গঠিত। বার্থ তিনটি ‘৩ নং বার্থ’, ‘৯ নং বার্থ’ ও ‘১২ নং বার্থ’ নামে পরিচিত। টার্মিনালটি বার্ষিক ৫.১ মিলিয়ন টন পণ্য পরিবহনের সক্ষমতা সম্পন্ন, যার মধ্যে ‘৩ নং বার্থ’, ‘৯ নং বার্থ’ ও ‘১২ নং বার্থ’ এর বার্ষিক যথাক্রমে ২.৩ মিলিয়ন টন, ০.৯ মিলিয়ন টন ও ১.৯ মিলিয়ন টন পণ্য পরিবহনে সক্ষম। টার্মিনালের মাধ্যমে শুষ্ক বাল্ক পণ্য, পরিষ্কার শুষ্ক বাল্ক পণ্য ও ব্রেক বাল্ক কার্গো পরিবহন করা হয়। | সরকারি ও বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে হলদিয়া বন্দরে কত টাকা বিনিয়োগ হতে চলেছে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1503_01 | লুন্ঠনাত্মক দাম নির্ধারণ | লুন্ঠনাত্মক দাম নির্ধারণ বলতে এক ধরনের দাম নির্ধারণ কৌশলকে বোঝায়, যাতে বাজারের কোনও আধিপত্য বিস্তারকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তার প্রতিযোগীদের তুলনায় ইচ্ছাকৃতভাবে কম দামে পণ্য বা সেবা বিক্রির পদ্ধতি প্রয়োগ করে, যার উদ্দেশ্য স্বল্প মেয়াদে লোকসানের শিকার হলেও দীর্ঘমেয়াদে বাজারে আধিপত্য বজায় রাখা বা বৃদ্ধি করা। এর লক্ষ্য হল শিল্পখাতে বিদ্যমান কিংবা সম্ভাব্য প্রতিযোগীদের বাজার থেকে বেরিয়ে যেতে বাধ্য করা, কেননা তারা লোকসানের শিকার না হয়ে আধিপত্য বিস্তারকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটির সাথে প্রতিযোগিতায় এঁটে উঠতে পারে না। যখন প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানগুলি বিলুপ্ত হয়ে যায়, তখন আধিপত্য বিস্তারকারী প্রতিষ্ঠানটি বাজারের আরও বড় অংশের অধিকারী হয় এবং তাদের পণ্য বা সেবার দাম দীর্ঘ মেয়াদে একচেটিয়া পর্যায়ে উন্নীত করে প্রাথমিক স্বল্পমেয়াদী ক্ষতি পুষিয়ে নেয়। | প্রেডেটরি প্রাইসিং বলতে কী বুঝায়? | {
"answer_start": [
30,
30
],
"text": [
"এক ধরনের দাম নির্ধারণ কৌশল",
"এক ধরনের দাম নির্ধারণ কৌশল"
]
} |
bn_wiki_1503_02 | লুন্ঠনাত্মক দাম নির্ধারণ | লুন্ঠনাত্মক দাম নির্ধারণ বলতে এক ধরনের দাম নির্ধারণ কৌশলকে বোঝায়, যাতে বাজারের কোনও আধিপত্য বিস্তারকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তার প্রতিযোগীদের তুলনায় ইচ্ছাকৃতভাবে কম দামে পণ্য বা সেবা বিক্রির পদ্ধতি প্রয়োগ করে, যার উদ্দেশ্য স্বল্প মেয়াদে লোকসানের শিকার হলেও দীর্ঘমেয়াদে বাজারে আধিপত্য বজায় রাখা বা বৃদ্ধি করা। এর লক্ষ্য হল শিল্পখাতে বিদ্যমান কিংবা সম্ভাব্য প্রতিযোগীদের বাজার থেকে বেরিয়ে যেতে বাধ্য করা, কেননা তারা লোকসানের শিকার না হয়ে আধিপত্য বিস্তারকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটির সাথে প্রতিযোগিতায় এঁটে উঠতে পারে না। যখন প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানগুলি বিলুপ্ত হয়ে যায়, তখন আধিপত্য বিস্তারকারী প্রতিষ্ঠানটি বাজারের আরও বড় অংশের অধিকারী হয় এবং তাদের পণ্য বা সেবার দাম দীর্ঘ মেয়াদে একচেটিয়া পর্যায়ে উন্নীত করে প্রাথমিক স্বল্পমেয়াদী ক্ষতি পুষিয়ে নেয়। | প্রেডেটরি প্রাইসিং কোন ধরনের কৌশল? | {
"answer_start": [
39,
39
],
"text": [
"দাম নির্ধারণ কৌশল",
"দাম নির্ধারণ কৌশল"
]
} |
bn_wiki_1503_03 | লুন্ঠনাত্মক দাম নির্ধারণ | লুন্ঠনাত্মক দাম নির্ধারণ বলতে এক ধরনের দাম নির্ধারণ কৌশলকে বোঝায়, যাতে বাজারের কোনও আধিপত্য বিস্তারকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তার প্রতিযোগীদের তুলনায় ইচ্ছাকৃতভাবে কম দামে পণ্য বা সেবা বিক্রির পদ্ধতি প্রয়োগ করে, যার উদ্দেশ্য স্বল্প মেয়াদে লোকসানের শিকার হলেও দীর্ঘমেয়াদে বাজারে আধিপত্য বজায় রাখা বা বৃদ্ধি করা। এর লক্ষ্য হল শিল্পখাতে বিদ্যমান কিংবা সম্ভাব্য প্রতিযোগীদের বাজার থেকে বেরিয়ে যেতে বাধ্য করা, কেননা তারা লোকসানের শিকার না হয়ে আধিপত্য বিস্তারকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটির সাথে প্রতিযোগিতায় এঁটে উঠতে পারে না। যখন প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানগুলি বিলুপ্ত হয়ে যায়, তখন আধিপত্য বিস্তারকারী প্রতিষ্ঠানটি বাজারের আরও বড় অংশের অধিকারী হয় এবং তাদের পণ্য বা সেবার দাম দীর্ঘ মেয়াদে একচেটিয়া পর্যায়ে উন্নীত করে প্রাথমিক স্বল্পমেয়াদী ক্ষতি পুষিয়ে নেয়। | যারা প্রেডেটরি প্রাইসিং করে তারা পরে কোন ধরনের ক্ষতি পুষিয়ে নেয়? | {
"answer_start": [
711,
711
],
"text": [
"প্রাথমিক স্বল্পমেয়াদী",
"প্রাথমিক স্বল্পমেয়াদী ক্ষতি"
]
} |
bn_wiki_1503_04 | লুন্ঠনাত্মক দাম নির্ধারণ | লুন্ঠনাত্মক দাম নির্ধারণ বলতে এক ধরনের দাম নির্ধারণ কৌশলকে বোঝায়, যাতে বাজারের কোনও আধিপত্য বিস্তারকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তার প্রতিযোগীদের তুলনায় ইচ্ছাকৃতভাবে কম দামে পণ্য বা সেবা বিক্রির পদ্ধতি প্রয়োগ করে, যার উদ্দেশ্য স্বল্প মেয়াদে লোকসানের শিকার হলেও দীর্ঘমেয়াদে বাজারে আধিপত্য বজায় রাখা বা বৃদ্ধি করা। এর লক্ষ্য হল শিল্পখাতে বিদ্যমান কিংবা সম্ভাব্য প্রতিযোগীদের বাজার থেকে বেরিয়ে যেতে বাধ্য করা, কেননা তারা লোকসানের শিকার না হয়ে আধিপত্য বিস্তারকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটির সাথে প্রতিযোগিতায় এঁটে উঠতে পারে না। যখন প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানগুলি বিলুপ্ত হয়ে যায়, তখন আধিপত্য বিস্তারকারী প্রতিষ্ঠানটি বাজারের আরও বড় অংশের অধিকারী হয় এবং তাদের পণ্য বা সেবার দাম দীর্ঘ মেয়াদে একচেটিয়া পর্যায়ে উন্নীত করে প্রাথমিক স্বল্পমেয়াদী ক্ষতি পুষিয়ে নেয়। | শেষ পর্যন্ত কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান গুলা বিলুপ্ত হয়ে যায়? | {
"answer_start": [
524,
524
],
"text": [
"প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানগুলি",
"প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানগুলি"
]
} |
bn_wiki_0447_01 | স্থলপথে মাল পরিবহন ব্যবসা | স্থলপথে মাল পরিবহন ব্যবসা বলতে সড়কপথে বা রেলপথে সরবরাহকারীদের কাছ থেকে পাইকারি দোকান, কারখানা, গুদাম বা ভাণ্ডারে পণ্যদ্রব্য তথা মালামাল পরিবহনের ব্যবসাকে বোঝায়। একে ইংরেজিতে "হলেজ" বলা হয়। শাক-সবজি, অন্যান্য খাদ্য, বস্ত্র, আকরিক, কয়লা ও অন্যান্য যেকোনও ধরনের পণ্য বা দ্রব্য বিপুল পরিমাণে পরিবহন এই ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া রাসায়নিক দ্রব্যের বৃহৎ শক্ত-করে-আঁটা বাক্স, বর্জ্য নিষ্কাশন, ইত্যাদিও এই ব্যবসার মধ্যে পড়ে। পণ্যদ্রব্যগুলিকে বড় বড় মালবাহী বগি বা কামরায় বোঝাই করা হয় এবং এইসব ভারী বাহনকে বিভিন্ন গন্তব্যে সবলে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়। অতীতে বৃহৎ পশু যেমন ঘোড়া বা ষাঁড় দিয়ে পণ্যবোঝাই গাড়ি টেনে নেওয়া হত। দুই চাকার এক্কাগাড়িতে মাল পরিবহন ( কার্টেজ) বা চার চাকার গাড়িতে মাল পরিবহন ( ড্রেয়েজ) বহুল প্রচলিত ছিল। আধুনিক যুগে এসে মোটরযান যেমন ট্রাক কিংবা রেলগাড়ির মাধ্যমে স্থলপথে মাল পরিবহন সম্পাদন করা হয়।
স্থলপথে মাল পরিবহনকে অনেক সময় "অনুভূমিক পরিবহন" নামেও ডাকা হয়। এর বিপরীতে সারসযন্ত্র তথা ক্রেনের মাধ্যমে নিচ থেকে উপরে মাল উত্তোলন করাকে "উল্লম্ব পরিবহন" বলা হয়।
স্থলপথে মাল পরিবহনের পালায় নিয়োজিত ট্রাক চালকরা সাধারণত পুরুষ হয়ে থাকে। তারা প্রায়শই দীর্ঘ সময় ধরে ভারী কাজ করে এবং খুবই কম বিশ্রাম নেয়। তারা প্রায়শই রাত্রিতে তাদের যানবাহনের ভেতরেই ঘুমিয়ে থাকে এবং বিরতিস্থলগুলিতে খাবার খায় ও স্নান বা গোসল করে। ভবিষ্যতে স্বয়ংক্রিয় যানবাহনের প্রচলন হলে মানব যানবাহন চালকদের পেশা বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।
স্থলপথে মাল পরিবহনের খরচের (যাকে ইংরেজিতে একই শব্দ ব্যবহার করে "হলেজ" বলা হয়) মধ্যে মালামাল দুইচাকার মালগাড়ি, রেলের মালগাড়ি, লরি, ট্রাক, ইত্যাদি পরিবহন খরচ ছাড়াও মাল বোঝাই করার (যেমন খনি থেকে অপরিশোধিত আকরিক গাড়িতে তোলা) খরচও অন্তর্ভুক্ত থাকে। | স্থলপথে মাল পরিবহন ব্যবসা বলতে কী বুঝানো হয়? | {
"answer_start": [
30,
30
],
"text": [
" সড়কপথে বা রেলপথে সরবরাহকারীদের কাছ থেকে পাইকারি দোকান, কারখানা, গুদাম বা ভাণ্ডারে পণ্যদ্রব্য তথা মালামাল পরিবহনের ব্যবসা",
" সড়কপথে বা রেলপথে সরবরাহকারীদের কাছ থেকে পাইকারি দোকান, কারখানা, গুদাম বা ভাণ্ডারে পণ্যদ্রব্য তথা মালামাল পরিবহনের ব্যবসা"
]
} |
bn_wiki_0447_02 | স্থলপথে মাল পরিবহন ব্যবসা | স্থলপথে মাল পরিবহন ব্যবসা বলতে সড়কপথে বা রেলপথে সরবরাহকারীদের কাছ থেকে পাইকারি দোকান, কারখানা, গুদাম বা ভাণ্ডারে পণ্যদ্রব্য তথা মালামাল পরিবহনের ব্যবসাকে বোঝায়। একে ইংরেজিতে "হলেজ" বলা হয়। শাক-সবজি, অন্যান্য খাদ্য, বস্ত্র, আকরিক, কয়লা ও অন্যান্য যেকোনও ধরনের পণ্য বা দ্রব্য বিপুল পরিমাণে পরিবহন এই ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া রাসায়নিক দ্রব্যের বৃহৎ শক্ত-করে-আঁটা বাক্স, বর্জ্য নিষ্কাশন, ইত্যাদিও এই ব্যবসার মধ্যে পড়ে। পণ্যদ্রব্যগুলিকে বড় বড় মালবাহী বগি বা কামরায় বোঝাই করা হয় এবং এইসব ভারী বাহনকে বিভিন্ন গন্তব্যে সবলে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়। অতীতে বৃহৎ পশু যেমন ঘোড়া বা ষাঁড় দিয়ে পণ্যবোঝাই গাড়ি টেনে নেওয়া হত। দুই চাকার এক্কাগাড়িতে মাল পরিবহন ( কার্টেজ) বা চার চাকার গাড়িতে মাল পরিবহন ( ড্রেয়েজ) বহুল প্রচলিত ছিল। আধুনিক যুগে এসে মোটরযান যেমন ট্রাক কিংবা রেলগাড়ির মাধ্যমে স্থলপথে মাল পরিবহন সম্পাদন করা হয়।
স্থলপথে মাল পরিবহনকে অনেক সময় "অনুভূমিক পরিবহন" নামেও ডাকা হয়। এর বিপরীতে সারসযন্ত্র তথা ক্রেনের মাধ্যমে নিচ থেকে উপরে মাল উত্তোলন করাকে "উল্লম্ব পরিবহন" বলা হয়।
স্থলপথে মাল পরিবহনের পালায় নিয়োজিত ট্রাক চালকরা সাধারণত পুরুষ হয়ে থাকে। তারা প্রায়শই দীর্ঘ সময় ধরে ভারী কাজ করে এবং খুবই কম বিশ্রাম নেয়। তারা প্রায়শই রাত্রিতে তাদের যানবাহনের ভেতরেই ঘুমিয়ে থাকে এবং বিরতিস্থলগুলিতে খাবার খায় ও স্নান বা গোসল করে। ভবিষ্যতে স্বয়ংক্রিয় যানবাহনের প্রচলন হলে মানব যানবাহন চালকদের পেশা বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।
স্থলপথে মাল পরিবহনের খরচের (যাকে ইংরেজিতে একই শব্দ ব্যবহার করে "হলেজ" বলা হয়) মধ্যে মালামাল দুইচাকার মালগাড়ি, রেলের মালগাড়ি, লরি, ট্রাক, ইত্যাদি পরিবহন খরচ ছাড়াও মাল বোঝাই করার (যেমন খনি থেকে অপরিশোধিত আকরিক গাড়িতে তোলা) খরচও অন্তর্ভুক্ত থাকে। | স্থলপথে মাল পরিবহন ব্যবসা কে ইংরেজিতে কী বলা হয়? | {
"answer_start": [
177,
177
],
"text": [
"হলেজ",
"হলেজ"
]
} |
bn_wiki_0447_03 | স্থলপথে মাল পরিবহন ব্যবসা | স্থলপথে মাল পরিবহন ব্যবসা বলতে সড়কপথে বা রেলপথে সরবরাহকারীদের কাছ থেকে পাইকারি দোকান, কারখানা, গুদাম বা ভাণ্ডারে পণ্যদ্রব্য তথা মালামাল পরিবহনের ব্যবসাকে বোঝায়। একে ইংরেজিতে "হলেজ" বলা হয়। শাক-সবজি, অন্যান্য খাদ্য, বস্ত্র, আকরিক, কয়লা ও অন্যান্য যেকোনও ধরনের পণ্য বা দ্রব্য বিপুল পরিমাণে পরিবহন এই ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া রাসায়নিক দ্রব্যের বৃহৎ শক্ত-করে-আঁটা বাক্স, বর্জ্য নিষ্কাশন, ইত্যাদিও এই ব্যবসার মধ্যে পড়ে। পণ্যদ্রব্যগুলিকে বড় বড় মালবাহী বগি বা কামরায় বোঝাই করা হয় এবং এইসব ভারী বাহনকে বিভিন্ন গন্তব্যে সবলে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়। অতীতে বৃহৎ পশু যেমন ঘোড়া বা ষাঁড় দিয়ে পণ্যবোঝাই গাড়ি টেনে নেওয়া হত। দুই চাকার এক্কাগাড়িতে মাল পরিবহন ( কার্টেজ) বা চার চাকার গাড়িতে মাল পরিবহন ( ড্রেয়েজ) বহুল প্রচলিত ছিল। আধুনিক যুগে এসে মোটরযান যেমন ট্রাক কিংবা রেলগাড়ির মাধ্যমে স্থলপথে মাল পরিবহন সম্পাদন করা হয়।
স্থলপথে মাল পরিবহনকে অনেক সময় "অনুভূমিক পরিবহন" নামেও ডাকা হয়। এর বিপরীতে সারসযন্ত্র তথা ক্রেনের মাধ্যমে নিচ থেকে উপরে মাল উত্তোলন করাকে "উল্লম্ব পরিবহন" বলা হয়।
স্থলপথে মাল পরিবহনের পালায় নিয়োজিত ট্রাক চালকরা সাধারণত পুরুষ হয়ে থাকে। তারা প্রায়শই দীর্ঘ সময় ধরে ভারী কাজ করে এবং খুবই কম বিশ্রাম নেয়। তারা প্রায়শই রাত্রিতে তাদের যানবাহনের ভেতরেই ঘুমিয়ে থাকে এবং বিরতিস্থলগুলিতে খাবার খায় ও স্নান বা গোসল করে। ভবিষ্যতে স্বয়ংক্রিয় যানবাহনের প্রচলন হলে মানব যানবাহন চালকদের পেশা বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।
স্থলপথে মাল পরিবহনের খরচের (যাকে ইংরেজিতে একই শব্দ ব্যবহার করে "হলেজ" বলা হয়) মধ্যে মালামাল দুইচাকার মালগাড়ি, রেলের মালগাড়ি, লরি, ট্রাক, ইত্যাদি পরিবহন খরচ ছাড়াও মাল বোঝাই করার (যেমন খনি থেকে অপরিশোধিত আকরিক গাড়িতে তোলা) খরচও অন্তর্ভুক্ত থাকে। | অতীতে কোন মাধ্যমে মালামাল পরিবহন করা হতো?
| {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0447_04 | স্থলপথে মাল পরিবহন ব্যবসা | স্থলপথে মাল পরিবহন ব্যবসা বলতে সড়কপথে বা রেলপথে সরবরাহকারীদের কাছ থেকে পাইকারি দোকান, কারখানা, গুদাম বা ভাণ্ডারে পণ্যদ্রব্য তথা মালামাল পরিবহনের ব্যবসাকে বোঝায়। একে ইংরেজিতে "হলেজ" বলা হয়। শাক-সবজি, অন্যান্য খাদ্য, বস্ত্র, আকরিক, কয়লা ও অন্যান্য যেকোনও ধরনের পণ্য বা দ্রব্য বিপুল পরিমাণে পরিবহন এই ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া রাসায়নিক দ্রব্যের বৃহৎ শক্ত-করে-আঁটা বাক্স, বর্জ্য নিষ্কাশন, ইত্যাদিও এই ব্যবসার মধ্যে পড়ে। পণ্যদ্রব্যগুলিকে বড় বড় মালবাহী বগি বা কামরায় বোঝাই করা হয় এবং এইসব ভারী বাহনকে বিভিন্ন গন্তব্যে সবলে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়। অতীতে বৃহৎ পশু যেমন ঘোড়া বা ষাঁড় দিয়ে পণ্যবোঝাই গাড়ি টেনে নেওয়া হত। দুই চাকার এক্কাগাড়িতে মাল পরিবহন ( কার্টেজ) বা চার চাকার গাড়িতে মাল পরিবহন ( ড্রেয়েজ) বহুল প্রচলিত ছিল। আধুনিক যুগে এসে মোটরযান যেমন ট্রাক কিংবা রেলগাড়ির মাধ্যমে স্থলপথে মাল পরিবহন সম্পাদন করা হয়।
স্থলপথে মাল পরিবহনকে অনেক সময় "অনুভূমিক পরিবহন" নামেও ডাকা হয়। এর বিপরীতে সারসযন্ত্র তথা ক্রেনের মাধ্যমে নিচ থেকে উপরে মাল উত্তোলন করাকে "উল্লম্ব পরিবহন" বলা হয়।
স্থলপথে মাল পরিবহনের পালায় নিয়োজিত ট্রাক চালকরা সাধারণত পুরুষ হয়ে থাকে। তারা প্রায়শই দীর্ঘ সময় ধরে ভারী কাজ করে এবং খুবই কম বিশ্রাম নেয়। তারা প্রায়শই রাত্রিতে তাদের যানবাহনের ভেতরেই ঘুমিয়ে থাকে এবং বিরতিস্থলগুলিতে খাবার খায় ও স্নান বা গোসল করে। ভবিষ্যতে স্বয়ংক্রিয় যানবাহনের প্রচলন হলে মানব যানবাহন চালকদের পেশা বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।
স্থলপথে মাল পরিবহনের খরচের (যাকে ইংরেজিতে একই শব্দ ব্যবহার করে "হলেজ" বলা হয়) মধ্যে মালামাল দুইচাকার মালগাড়ি, রেলের মালগাড়ি, লরি, ট্রাক, ইত্যাদি পরিবহন খরচ ছাড়াও মাল বোঝাই করার (যেমন খনি থেকে অপরিশোধিত আকরিক গাড়িতে তোলা) খরচও অন্তর্ভুক্ত থাকে। | স্থলপথে মাল পরিবহনকে অনেক সময় কোন নামে অভিহিত করা হতো? | {
"answer_start": [
874,
874
],
"text": [
"অনুভূমিক পরিবহন",
"অনুভূমিক পরিবহন"
]
} |
bn_wiki_0098_01 | লবণের ইতিহাস | নুন, যা টেবিল লবণের হিসাবেও পরিচিত বা এর রাসায়নিক নাম সোডিয়াম ক্লোরাইড, এটি সোডিয়াম এবং ক্লোরাইড আয়ন দ্বারা তৈরি একটি আয়নিক যৌগ। সমস্ত জীবন বেঁচে থাকার জন্য তার রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে বিকশিত হয়েছে। এটি খাদ্য সংরক্ষণ থেকে শুরু করে সিজনিং পর্যন্ত হাজার বছর ধরে মানুষ ব্যবহার করে আসছে। খাদ্য সংরক্ষণের জন্য লবণের ক্ষমতা সভ্যতার বিকাশে একটি প্রাথমিক অবদানকারী ছিল। এটি খাবারের মৌসুমী প্রাপ্যতার উপর নির্ভরতা দূরীকরণে সহায়তা করেছিল এবং বড় দূরত্বের মাধ্যমে খাদ্য পরিবহন সম্ভব করেছে। যাইহোক, লবণ পাওয়া প্রায়শই কঠিন ছিল, সুতরাং এটি একটি অত্যন্ত মূল্যবান বাণিজ্য আইটেম ছিল এবং নির্দিষ্ট লোকেরা মুদ্রার এক রূপ হিসাবে বিবেচিত হত। ইতালির সালারিয়া হয়ে অনেকগুলি নুনের রাস্তা ব্রোঞ্জ যুগ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
ইতিহাসের সর্বত্রই, লবণের সহজলভ্যতা সভ্যতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটেনে, স্থানের নামের সাথে "-উইচ" প্রত্যয়টির অর্থ এটি একবার স্যান্ডউইচ এবং নরউইচের মতো লবণের উৎস ছিল। নাট্রন উপত্যকা একটি মূল অঞ্চল ছিল যা এর উত্তরে মিশরীয় সাম্রাজ্যকে সমর্থন করেছিল, কারণ এটি এটিকে এক ধরনের নুন সরবরাহ করেছিল যা এর নাম ন্যাট্রোন নামে ডাকা হয়েছিল। আজ, লবণ প্রায় সর্বজনীন অ্যাক্সেসযোগ্য, তুলনামূলকভাবে সস্তা এবং প্রায়শই আয়োডিনযুক্ত। | নুন এর রাসায়নিক নাম কী? | {
"answer_start": [
55,
55
],
"text": [
"সোডিয়াম ক্লোরাইড",
"সোডিয়াম ক্লোরাইড"
]
} |
bn_wiki_0098_02 | লবণের ইতিহাস | নুন, যা টেবিল লবণের হিসাবেও পরিচিত বা এর রাসায়নিক নাম সোডিয়াম ক্লোরাইড, এটি সোডিয়াম এবং ক্লোরাইড আয়ন দ্বারা তৈরি একটি আয়নিক যৌগ। সমস্ত জীবন বেঁচে থাকার জন্য তার রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে বিকশিত হয়েছে। এটি খাদ্য সংরক্ষণ থেকে শুরু করে সিজনিং পর্যন্ত হাজার বছর ধরে মানুষ ব্যবহার করে আসছে। খাদ্য সংরক্ষণের জন্য লবণের ক্ষমতা সভ্যতার বিকাশে একটি প্রাথমিক অবদানকারী ছিল। এটি খাবারের মৌসুমী প্রাপ্যতার উপর নির্ভরতা দূরীকরণে সহায়তা করেছিল এবং বড় দূরত্বের মাধ্যমে খাদ্য পরিবহন সম্ভব করেছে। যাইহোক, লবণ পাওয়া প্রায়শই কঠিন ছিল, সুতরাং এটি একটি অত্যন্ত মূল্যবান বাণিজ্য আইটেম ছিল এবং নির্দিষ্ট লোকেরা মুদ্রার এক রূপ হিসাবে বিবেচিত হত। ইতালির সালারিয়া হয়ে অনেকগুলি নুনের রাস্তা ব্রোঞ্জ যুগ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
ইতিহাসের সর্বত্রই, লবণের সহজলভ্যতা সভ্যতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটেনে, স্থানের নামের সাথে "-উইচ" প্রত্যয়টির অর্থ এটি একবার স্যান্ডউইচ এবং নরউইচের মতো লবণের উৎস ছিল। নাট্রন উপত্যকা একটি মূল অঞ্চল ছিল যা এর উত্তরে মিশরীয় সাম্রাজ্যকে সমর্থন করেছিল, কারণ এটি এটিকে এক ধরনের নুন সরবরাহ করেছিল যা এর নাম ন্যাট্রোন নামে ডাকা হয়েছিল। আজ, লবণ প্রায় সর্বজনীন অ্যাক্সেসযোগ্য, তুলনামূলকভাবে সস্তা এবং প্রায়শই আয়োডিনযুক্ত। | খাদ্য সংরক্ষণের জন্য কিসের ক্ষমতা সভ্যতার বিকাশে একটি প্রাথমিক অবদানকারী ছিল? | {
"answer_start": [
14,
14
],
"text": [
"লবণের",
"লবণের"
]
} |
bn_wiki_0098_03 | লবণের ইতিহাস | নুন, যা টেবিল লবণের হিসাবেও পরিচিত বা এর রাসায়নিক নাম সোডিয়াম ক্লোরাইড, এটি সোডিয়াম এবং ক্লোরাইড আয়ন দ্বারা তৈরি একটি আয়নিক যৌগ। সমস্ত জীবন বেঁচে থাকার জন্য তার রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে বিকশিত হয়েছে। এটি খাদ্য সংরক্ষণ থেকে শুরু করে সিজনিং পর্যন্ত হাজার বছর ধরে মানুষ ব্যবহার করে আসছে। খাদ্য সংরক্ষণের জন্য লবণের ক্ষমতা সভ্যতার বিকাশে একটি প্রাথমিক অবদানকারী ছিল। এটি খাবারের মৌসুমী প্রাপ্যতার উপর নির্ভরতা দূরীকরণে সহায়তা করেছিল এবং বড় দূরত্বের মাধ্যমে খাদ্য পরিবহন সম্ভব করেছে। যাইহোক, লবণ পাওয়া প্রায়শই কঠিন ছিল, সুতরাং এটি একটি অত্যন্ত মূল্যবান বাণিজ্য আইটেম ছিল এবং নির্দিষ্ট লোকেরা মুদ্রার এক রূপ হিসাবে বিবেচিত হত। ইতালির সালারিয়া হয়ে অনেকগুলি নুনের রাস্তা ব্রোঞ্জ যুগ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
ইতিহাসের সর্বত্রই, লবণের সহজলভ্যতা সভ্যতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটেনে, স্থানের নামের সাথে "-উইচ" প্রত্যয়টির অর্থ এটি একবার স্যান্ডউইচ এবং নরউইচের মতো লবণের উৎস ছিল। নাট্রন উপত্যকা একটি মূল অঞ্চল ছিল যা এর উত্তরে মিশরীয় সাম্রাজ্যকে সমর্থন করেছিল, কারণ এটি এটিকে এক ধরনের নুন সরবরাহ করেছিল যা এর নাম ন্যাট্রোন নামে ডাকা হয়েছিল। আজ, লবণ প্রায় সর্বজনীন অ্যাক্সেসযোগ্য, তুলনামূলকভাবে সস্তা এবং প্রায়শই আয়োডিনযুক্ত। | ইতালির সালারিয়া হয়ে অনেকগুলি নুনের রাস্তা কোন যুগ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল? | {
"answer_start": [
687,
687
],
"text": [
"ব্রোঞ্জ যুগ",
"ব্রোঞ্জ যুগ"
]
} |
bn_wiki_0098_04 | লবণের ইতিহাস | নুন, যা টেবিল লবণের হিসাবেও পরিচিত বা এর রাসায়নিক নাম সোডিয়াম ক্লোরাইড, এটি সোডিয়াম এবং ক্লোরাইড আয়ন দ্বারা তৈরি একটি আয়নিক যৌগ। সমস্ত জীবন বেঁচে থাকার জন্য তার রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে বিকশিত হয়েছে। এটি খাদ্য সংরক্ষণ থেকে শুরু করে সিজনিং পর্যন্ত হাজার বছর ধরে মানুষ ব্যবহার করে আসছে। খাদ্য সংরক্ষণের জন্য লবণের ক্ষমতা সভ্যতার বিকাশে একটি প্রাথমিক অবদানকারী ছিল। এটি খাবারের মৌসুমী প্রাপ্যতার উপর নির্ভরতা দূরীকরণে সহায়তা করেছিল এবং বড় দূরত্বের মাধ্যমে খাদ্য পরিবহন সম্ভব করেছে। যাইহোক, লবণ পাওয়া প্রায়শই কঠিন ছিল, সুতরাং এটি একটি অত্যন্ত মূল্যবান বাণিজ্য আইটেম ছিল এবং নির্দিষ্ট লোকেরা মুদ্রার এক রূপ হিসাবে বিবেচিত হত। ইতালির সালারিয়া হয়ে অনেকগুলি নুনের রাস্তা ব্রোঞ্জ যুগ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
ইতিহাসের সর্বত্রই, লবণের সহজলভ্যতা সভ্যতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটেনে, স্থানের নামের সাথে "-উইচ" প্রত্যয়টির অর্থ এটি একবার স্যান্ডউইচ এবং নরউইচের মতো লবণের উৎস ছিল। নাট্রন উপত্যকা একটি মূল অঞ্চল ছিল যা এর উত্তরে মিশরীয় সাম্রাজ্যকে সমর্থন করেছিল, কারণ এটি এটিকে এক ধরনের নুন সরবরাহ করেছিল যা এর নাম ন্যাট্রোন নামে ডাকা হয়েছিল। আজ, লবণ প্রায় সর্বজনীন অ্যাক্সেসযোগ্য, তুলনামূলকভাবে সস্তা এবং প্রায়শই আয়োডিনযুক্ত। | সমস্ত জীবন বেঁচে থাকার জন্য তার কোন বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে বিকশিত হয়েছে? | {
"answer_start": [
41,
41
],
"text": [
"রাসায়নিক",
"রাসায়নিক"
]
} |
bn_wiki_0696_02 | লিনাক্স প্রয়োগ | লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনগুলো দীর্ঘসময় ধরেই সার্ভার সার্ভার অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে, এই ক্ষেত্রে তারা উল্লেখ্যযোগ্য পরিমাণে অবদান রেখেছে, ২০০৬ সালে নেটক্রাফটের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, বিশ্বের ১০টির মধ্যে ৮টি নির্ভরযোগ্য ইন্টারনেট হোস্টিং কোম্পানী তাদের ওয়েব সার্ভারে লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন ব্যবহার করে থাকে। ২০০৮ এর জুন পর্যন্ত, ১০টির মধ্যে ৫টিতে লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন, ১০টির মধ্যে ৩টিতে ফ্রিবিএসডি এবং ১০টির মধ্যে ২টিতে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ চলছে, ২০১০ এর ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, ১০টির মধ্যে ৬টিতে লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন, ১০টির মধ্যে ২টিতে ফ্রি-বিএসডি এবং ১০টির মধ্যে ১টিতে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ চলছে। লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনগুলো হলো ল্যাম্প সার্ভার-সফটওয়্যার সংমিশ্রনের (লিনাক্স, অ্যাপাচে, মাইএসকিউএল, পার্ল/পিএইচপি/পাইথন) প্রধান অনুষংগ যেটি সাম্প্রতিক সময়ে উন্নয়নকারীদের মাঝে বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে এবং যেটি ওয়েবসাইট হোস্টিংয়ের একটি কমন প্লাটফর্ম হিসাবে বর্তমানে সমাদৃত। লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনগুলো মেইনফ্রেম কম্পিউটারের অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমগুলোর তুলনায় তাদের মূল্যমানের কারণে বিগত কয়েক দশক যাবত মেইনফ্রেম কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম হিসাবেও জনপ্রিয়তা পেয়ে আসছে। ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে, বড় কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত আইবিএম মেইনফ্রেম কম্পিউটারভিত্তিক এন্টারপ্রাইজ লিনাক্স সার্ভার বিস্তৃত অর্থে বাজারজাতকরন ও বিক্রয়ের ঘোষণা দেয়। সুপারকম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম হিসাবেও লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনগুলো সমাদৃত, ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, বিশ্বের শীর্ষ ৫০০ সিস্টেমের মধ্যে ৪৫৯ টি (৯১.৮%) লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন দ্বারা চলে। বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুততম সুপার-কম্পিউটার বলে পরিচিত আইবিএমের সিকুয়া এর অপারেটিং সিস্টেম হিসাবেও লিনাক্স ব্যবহৃত হবে যেটি ২০১১ সালে কার্যক্ষম হবে।
কম দাম ও উচ্চমানের কাস্টমাইজেশন সুবিধার কারণে গ্রথিত যন্ত্রগুলোতে লিনাক্স ব্যবহৃত হয়ে থাকে। গুগল কর্তৃক উন্নয়নকৃত অ্যান্ড্রয়েড এধরনেরই একটি লিনাক্সভিত্তিক কাস্টোমাইজড অপারেটিং সিস্টেম যেটি এমুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। মুক্তসোর্স প্লাটফর্মে লিনাক্স ভিত্তিক পিডিএ এবং মুঠোফোন ২০০৭ সাল থেকে জনপ্রিয় হওয়া শুরু করে; উদাহরণস্বরুপ, নকিয়া এন৮১০, ওপেনমোকো নিও১৯৭৩ এবং মটোরোলার আরওকেআর এইট। এই ধারা অব্যাহত রেখে পাম (পরবর্তীতে এইচপি কর্তৃক অধিগ্রহণকৃত) একটি লিনাক্সভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম উন্নয়ন করে যেটির নাম হলো 'ওয়েবওএস' এবং যেটি পাম প্রি স্মার্টফোন সিরিজে ব্যবহৃত হয়। জনপ্রিয় টিভো ডিজিটাল ভিডিও রেকর্ডার একটি কাস্টমাইজড লিনাক্স ব্যবহার করে, একইভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন- সিসকো/লিংকসিস কর্তৃক বাজারজাত কৃত বিভিন্ন রাউটার ও নেটওয়ার্ক ফায়ারওয়ালেও এধরনের লিনাক্স সিস্টেম ব্যবহৃত হয়।
কর্গ ওয়েসিস, কর্গ ক্রোনাস, ইয়ামাহা মোটিফ এক্সএফ/এক্সএস মিউজিক ওয়ার্কস্টেশন, ইয়ামাহা এস৯০এক্সএস/এস৭০এক্সএস, ইয়ামাহা এমওএক্স৬/এমওএক্স৮ সিন্থেসাইজার, ইয়ামাহা মোটিফ-র্যাক এক্সএফ টক জেনারেটর মডিউল এবং রোল্যান্ড আরডি-৭০০জিএক্স ডিজিটাল পিয়ানো লিনাক্স ব্যবহার করে। মঞ্চসজ্জায় ব্যবহৃত আলোক সিস্টেমেও লিনাক্স ব্যবহৃত হয়, যেমন- হোলহুগল কনসোল। | বিশ্বের ১০টির মধ্যে কত টি নির্ভরযোগ্য ইন্টারনেট হোস্টিং কোম্পানী তাদের ওয়েব সার্ভারে লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন ব্যবহার করে থাকে? | {
"answer_start": [
218,
218
],
"text": [
"৮টি",
"৮টি"
]
} |
bn_wiki_2798_01 | জিয়াউর রহমান | ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ দিবাগত রাতে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর হামলা চালায়। সে রাতে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে পূর্ব পাকিস্তানের নেতা শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতার হন। গ্রেফতার হবার পূর্বে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করার লক্ষ্যে শেখ মুজিবের আদেশে আত্মগোপনে চলে যান। এই সঙ্কটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় পশ্চিম পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণের পর জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ করেন
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করে জিয়া প্রশংসিত হন। ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে শেখ মুজিবুর রহমান ইতোপূর্বে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন ও সে ঘোষণা চট্টগ্রামে পাঠিয়ে দেন। চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হান্নান কালুরঘাট সম্প্রচার কেন্দ্র থেকে শেখ মুজিব প্রেরিত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের লিফলেট, যা পূর্বেই মাইকে প্রচার ও বিতরণ করা হয়েছিলো, তা পাঠ করেছিলেন যে ঘোষণা জিয়াও শুনেছিলেন। অধ্যাপক আবুল কাশেম সন্দ্বীপও সদ্য প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাটি পাঠ করেন। বেলাল মোহাম্মদ নিজে, আওয়ামী লীগ নেতা হান্নান, আবুল কাশেম সন্দ্বীপ, বেতার ঘোষক- আব্দুল্লাহ আল ফারুক, মাহমুদ হোসেন এবং সুলতানুল আলম-ও জিয়ার পূর্বে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাঠ করেছিলেন। এ. কে. খন্দকারের মতে বেতারের একজন টেকনিশিয়ানও ঘোষণাটি পাঠ করেছিলেন। বেলাল মোহাম্মদের দাবি, ঘোষণাপত্রের পাঠক হিসেবে জিয়া ছিলেন নবম। বেলাল মোহাম্মদের এ বক্তব্যকে অনেকে নিছক রসিকতা বলেও আখ্যা দিয়েছেন। মূলত, অনেকের ঘোষণার সময় নিয়মিত আয়োজনের সময় না হওয়ায় তাদের ঘোষণা সীমিতসংখ্যক মানুষ শুনতে পেয়েছিলেন। তবে এম এ হান্নান ও আবুল কাশেম সন্দ্বীপের ঘোষণা ছিল জিয়ার পূর্বে এবং তাদের (বিশেষ করে এম এ হান্নানের) ঘোষণাই বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
কালুরঘাট থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করার পর সম্প্রচার কেন্দ্রের উদ্যোক্তাগণ নিরাপত্তার অভাব বোধ করতে থাকেন। বেতার কেন্দ্রের অন্যতম প্রধান উদ্যোক্তা বেলাল মোহাম্মদ বেতার কেন্দ্রের নিরাপত্তা পাহারার জন্য মেজর রফিকুল ইসলামকে সৈনিক পাঠাতে অনুরোধ করেন। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে তিনি তা করতে ব্যর্থ হলে বেতার কেন্দ্রের উদ্যোক্তাগণ অসহায় বোধ করতে থাকেন। এক সহকর্মীর পরামর্শে বেলাল মোহাম্মদ পটিয়ায় সেনাছাউনিতে যান এবং কথাবার্তায় নিশ্চিত হন সেখানকার উচ্চপদস্থ সামরিক সদস্য মেজর জিয়া বঙ্গবন্ধুর সাপোর্টার। বেলাল, জিয়াকে তাঁর সেনাছাউনি বেতার কেন্দ্রের কাছে স্থানান্তর করতে অনুরোধ জানালে জিয়া রাজি হন এবং জিপ নিয়ে বেতার কেন্দ্রে যান। | শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতার হবার পূর্বে কী ঘোষণা করেন? | {
"answer_start": [
249,
249
],
"text": [
"বাংলাদেশের স্বাধীনতা ",
"বাংলাদেশের স্বাধীনতা "
]
} |
bn_wiki_2798_02 | জিয়াউর রহমান | ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ দিবাগত রাতে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর হামলা চালায়। সে রাতে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে পূর্ব পাকিস্তানের নেতা শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতার হন। গ্রেফতার হবার পূর্বে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করার লক্ষ্যে শেখ মুজিবের আদেশে আত্মগোপনে চলে যান। এই সঙ্কটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় পশ্চিম পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণের পর জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ করেন
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করে জিয়া প্রশংসিত হন। ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে শেখ মুজিবুর রহমান ইতোপূর্বে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন ও সে ঘোষণা চট্টগ্রামে পাঠিয়ে দেন। চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হান্নান কালুরঘাট সম্প্রচার কেন্দ্র থেকে শেখ মুজিব প্রেরিত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের লিফলেট, যা পূর্বেই মাইকে প্রচার ও বিতরণ করা হয়েছিলো, তা পাঠ করেছিলেন যে ঘোষণা জিয়াও শুনেছিলেন। অধ্যাপক আবুল কাশেম সন্দ্বীপও সদ্য প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাটি পাঠ করেন। বেলাল মোহাম্মদ নিজে, আওয়ামী লীগ নেতা হান্নান, আবুল কাশেম সন্দ্বীপ, বেতার ঘোষক- আব্দুল্লাহ আল ফারুক, মাহমুদ হোসেন এবং সুলতানুল আলম-ও জিয়ার পূর্বে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাঠ করেছিলেন। এ. কে. খন্দকারের মতে বেতারের একজন টেকনিশিয়ানও ঘোষণাটি পাঠ করেছিলেন। বেলাল মোহাম্মদের দাবি, ঘোষণাপত্রের পাঠক হিসেবে জিয়া ছিলেন নবম। বেলাল মোহাম্মদের এ বক্তব্যকে অনেকে নিছক রসিকতা বলেও আখ্যা দিয়েছেন। মূলত, অনেকের ঘোষণার সময় নিয়মিত আয়োজনের সময় না হওয়ায় তাদের ঘোষণা সীমিতসংখ্যক মানুষ শুনতে পেয়েছিলেন। তবে এম এ হান্নান ও আবুল কাশেম সন্দ্বীপের ঘোষণা ছিল জিয়ার পূর্বে এবং তাদের (বিশেষ করে এম এ হান্নানের) ঘোষণাই বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
কালুরঘাট থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করার পর সম্প্রচার কেন্দ্রের উদ্যোক্তাগণ নিরাপত্তার অভাব বোধ করতে থাকেন। বেতার কেন্দ্রের অন্যতম প্রধান উদ্যোক্তা বেলাল মোহাম্মদ বেতার কেন্দ্রের নিরাপত্তা পাহারার জন্য মেজর রফিকুল ইসলামকে সৈনিক পাঠাতে অনুরোধ করেন। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে তিনি তা করতে ব্যর্থ হলে বেতার কেন্দ্রের উদ্যোক্তাগণ অসহায় বোধ করতে থাকেন। এক সহকর্মীর পরামর্শে বেলাল মোহাম্মদ পটিয়ায় সেনাছাউনিতে যান এবং কথাবার্তায় নিশ্চিত হন সেখানকার উচ্চপদস্থ সামরিক সদস্য মেজর জিয়া বঙ্গবন্ধুর সাপোর্টার। বেলাল, জিয়াকে তাঁর সেনাছাউনি বেতার কেন্দ্রের কাছে স্থানান্তর করতে অনুরোধ জানালে জিয়া রাজি হন এবং জিপ নিয়ে বেতার কেন্দ্রে যান। | পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করার লক্ষ্যে শেখ মুজিবের আদেশে কিসে চলে যান? | {
"answer_start": [
371,
371
],
"text": [
"আত্মগোপনে",
"আত্মগোপনে"
]
} |
bn_wiki_2798_04 | জিয়াউর রহমান | ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ দিবাগত রাতে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর হামলা চালায়। সে রাতে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে পূর্ব পাকিস্তানের নেতা শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতার হন। গ্রেফতার হবার পূর্বে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করার লক্ষ্যে শেখ মুজিবের আদেশে আত্মগোপনে চলে যান। এই সঙ্কটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় পশ্চিম পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণের পর জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ করেন
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করে জিয়া প্রশংসিত হন। ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে শেখ মুজিবুর রহমান ইতোপূর্বে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন ও সে ঘোষণা চট্টগ্রামে পাঠিয়ে দেন। চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হান্নান কালুরঘাট সম্প্রচার কেন্দ্র থেকে শেখ মুজিব প্রেরিত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের লিফলেট, যা পূর্বেই মাইকে প্রচার ও বিতরণ করা হয়েছিলো, তা পাঠ করেছিলেন যে ঘোষণা জিয়াও শুনেছিলেন। অধ্যাপক আবুল কাশেম সন্দ্বীপও সদ্য প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাটি পাঠ করেন। বেলাল মোহাম্মদ নিজে, আওয়ামী লীগ নেতা হান্নান, আবুল কাশেম সন্দ্বীপ, বেতার ঘোষক- আব্দুল্লাহ আল ফারুক, মাহমুদ হোসেন এবং সুলতানুল আলম-ও জিয়ার পূর্বে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাঠ করেছিলেন। এ. কে. খন্দকারের মতে বেতারের একজন টেকনিশিয়ানও ঘোষণাটি পাঠ করেছিলেন। বেলাল মোহাম্মদের দাবি, ঘোষণাপত্রের পাঠক হিসেবে জিয়া ছিলেন নবম। বেলাল মোহাম্মদের এ বক্তব্যকে অনেকে নিছক রসিকতা বলেও আখ্যা দিয়েছেন। মূলত, অনেকের ঘোষণার সময় নিয়মিত আয়োজনের সময় না হওয়ায় তাদের ঘোষণা সীমিতসংখ্যক মানুষ শুনতে পেয়েছিলেন। তবে এম এ হান্নান ও আবুল কাশেম সন্দ্বীপের ঘোষণা ছিল জিয়ার পূর্বে এবং তাদের (বিশেষ করে এম এ হান্নানের) ঘোষণাই বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
কালুরঘাট থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করার পর সম্প্রচার কেন্দ্রের উদ্যোক্তাগণ নিরাপত্তার অভাব বোধ করতে থাকেন। বেতার কেন্দ্রের অন্যতম প্রধান উদ্যোক্তা বেলাল মোহাম্মদ বেতার কেন্দ্রের নিরাপত্তা পাহারার জন্য মেজর রফিকুল ইসলামকে সৈনিক পাঠাতে অনুরোধ করেন। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে তিনি তা করতে ব্যর্থ হলে বেতার কেন্দ্রের উদ্যোক্তাগণ অসহায় বোধ করতে থাকেন। এক সহকর্মীর পরামর্শে বেলাল মোহাম্মদ পটিয়ায় সেনাছাউনিতে যান এবং কথাবার্তায় নিশ্চিত হন সেখানকার উচ্চপদস্থ সামরিক সদস্য মেজর জিয়া বঙ্গবন্ধুর সাপোর্টার। বেলাল, জিয়াকে তাঁর সেনাছাউনি বেতার কেন্দ্রের কাছে স্থানান্তর করতে অনুরোধ জানালে জিয়া রাজি হন এবং জিপ নিয়ে বেতার কেন্দ্রে যান। | ১৯৭১ সালের কত মার্চ দিবাগত রাতে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর হামলা চালায়? | {
"answer_start": [
11,
11
],
"text": [
"২৫শে মার্চ",
"২৫শে মার্চ"
]
} |
bn_wiki_2798_05 | জিয়াউর রহমান | ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ দিবাগত রাতে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর হামলা চালায়। সে রাতে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে পূর্ব পাকিস্তানের নেতা শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতার হন। গ্রেফতার হবার পূর্বে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করার লক্ষ্যে শেখ মুজিবের আদেশে আত্মগোপনে চলে যান। এই সঙ্কটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় পশ্চিম পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণের পর জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ করেন
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করে জিয়া প্রশংসিত হন। ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে শেখ মুজিবুর রহমান ইতোপূর্বে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন ও সে ঘোষণা চট্টগ্রামে পাঠিয়ে দেন। চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হান্নান কালুরঘাট সম্প্রচার কেন্দ্র থেকে শেখ মুজিব প্রেরিত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের লিফলেট, যা পূর্বেই মাইকে প্রচার ও বিতরণ করা হয়েছিলো, তা পাঠ করেছিলেন যে ঘোষণা জিয়াও শুনেছিলেন। অধ্যাপক আবুল কাশেম সন্দ্বীপও সদ্য প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাটি পাঠ করেন। বেলাল মোহাম্মদ নিজে, আওয়ামী লীগ নেতা হান্নান, আবুল কাশেম সন্দ্বীপ, বেতার ঘোষক- আব্দুল্লাহ আল ফারুক, মাহমুদ হোসেন এবং সুলতানুল আলম-ও জিয়ার পূর্বে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাঠ করেছিলেন। এ. কে. খন্দকারের মতে বেতারের একজন টেকনিশিয়ানও ঘোষণাটি পাঠ করেছিলেন। বেলাল মোহাম্মদের দাবি, ঘোষণাপত্রের পাঠক হিসেবে জিয়া ছিলেন নবম। বেলাল মোহাম্মদের এ বক্তব্যকে অনেকে নিছক রসিকতা বলেও আখ্যা দিয়েছেন। মূলত, অনেকের ঘোষণার সময় নিয়মিত আয়োজনের সময় না হওয়ায় তাদের ঘোষণা সীমিতসংখ্যক মানুষ শুনতে পেয়েছিলেন। তবে এম এ হান্নান ও আবুল কাশেম সন্দ্বীপের ঘোষণা ছিল জিয়ার পূর্বে এবং তাদের (বিশেষ করে এম এ হান্নানের) ঘোষণাই বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
কালুরঘাট থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করার পর সম্প্রচার কেন্দ্রের উদ্যোক্তাগণ নিরাপত্তার অভাব বোধ করতে থাকেন। বেতার কেন্দ্রের অন্যতম প্রধান উদ্যোক্তা বেলাল মোহাম্মদ বেতার কেন্দ্রের নিরাপত্তা পাহারার জন্য মেজর রফিকুল ইসলামকে সৈনিক পাঠাতে অনুরোধ করেন। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে তিনি তা করতে ব্যর্থ হলে বেতার কেন্দ্রের উদ্যোক্তাগণ অসহায় বোধ করতে থাকেন। এক সহকর্মীর পরামর্শে বেলাল মোহাম্মদ পটিয়ায় সেনাছাউনিতে যান এবং কথাবার্তায় নিশ্চিত হন সেখানকার উচ্চপদস্থ সামরিক সদস্য মেজর জিয়া বঙ্গবন্ধুর সাপোর্টার। বেলাল, জিয়াকে তাঁর সেনাছাউনি বেতার কেন্দ্রের কাছে স্থানান্তর করতে অনুরোধ জানালে জিয়া রাজি হন এবং জিপ নিয়ে বেতার কেন্দ্রে যান। | মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার জিয়াউর রহমানকে কী উপাধিতে ভূষিত করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1665_01 | কাসপার ডাভিড ফ্রিডরিখ
| ফ্রিডরিখ রোমান্টিক যুগের আরেক নেতৃস্থানীয় জার্মান চিত্রশিল্পী ফিলিপ অটো রঞ্জ'র সাথেও পরিচিত ছিলেন। এছাড়াও তিনি জর্জ ফ্রিডরিখ কার্স্টিং এর বন্ধু ছিলেন এবং তিনি তার অনলঙ্কৃত স্টুডিওতে কার্স্টিংকে তার এক শিল্পকর্মে চিত্রায়িত করেন। এছাড়া নরওয়েজিয়ান চিত্রশিল্পী জোহান ক্রিস্টিয়ান ক্লোসেন ডালের সাথেও তার বন্ধুত্ব ছিল। ডাল ফ্রিডরিখের শেষ জীবনে তার সাথে ঘনিষ্ঠ হন এবং ফ্রিডরিখের ছবিগুলোই একমাত্র দুষ্প্রাপ্য বস্তু তিনি শিল্পক্রেতা জনগণের মধ্যে এই বলে আতঙ্ক প্রকাশ করতেন। কবি জিকভস্কি যেমন ফ্রিডরিখের মনস্তাত্ত্বিক থিমের তারিফ করেন, তেমনিভাবে ডাল ফ্রিডরিখের ল্যান্ডস্কেপগুলোর বর্ণনাত্মক বৈশিষ্ট্যের প্রশংসা করেন এই মন্তব্য করে, "শিল্পী ও বোদ্ধাগণ ফ্রিডরিখের শিল্পে কেবল এক প্রকার রহস্যই খুঁজে পেয়েছেন, কারণ স্বয়ং তাঁরা শুধু এটাই খুঁজে থাকেন ..... তাঁরা দেখেননি প্রকৃতি নিয়ে ফ্রিডরিখের বিশ্বস্ত ও ন্যায়নিষ্ঠ গবেষণা, যার সবকিছুতে তিনি প্রতিনিধিত্ব করেছেন।"
মৃত্যু ও শেষ জীবনের আবেশকে প্রতিফলনলেন মাধ্যমে এ সময় ফ্রিডরিখ লাগাতার স্মারক স্তম্ভের এবং সমাধিসৌধের ভাস্কর্যের স্কেচ আঁকেন, এমনকি ড্রেসডেনের কবরস্থানের কিছু সমাধিস্তম্ভ শিল্পের নকশাও তিনি তৈরি করেন। ১৯৩১ সালে মিউনিখেরগ্লাস প্যালেস আগুনে পুড়ে ধ্বংস হলে এবং পরবর্তীতে ১৯৪৫ সালে ড্রেসডেনে বোমা হামলা হলে এসব কাজের কিছু কিছু নষ্ট হয়ে যায় তথা হারিয়ে যায়। | ফিলিপ অটো রঞ্জ এর পেশা কী ছিল? | {
"answer_start": [
51,
51
],
"text": [
"চিত্রশিল্পী",
"চিত্রশিল্পী"
]
} |
bn_wiki_1665_02 | কাসপার ডাভিড ফ্রিডরিখ
| ফ্রিডরিখ রোমান্টিক যুগের আরেক নেতৃস্থানীয় জার্মান চিত্রশিল্পী ফিলিপ অটো রঞ্জ'র সাথেও পরিচিত ছিলেন। এছাড়াও তিনি জর্জ ফ্রিডরিখ কার্স্টিং এর বন্ধু ছিলেন এবং তিনি তার অনলঙ্কৃত স্টুডিওতে কার্স্টিংকে তার এক শিল্পকর্মে চিত্রায়িত করেন। এছাড়া নরওয়েজিয়ান চিত্রশিল্পী জোহান ক্রিস্টিয়ান ক্লোসেন ডালের সাথেও তার বন্ধুত্ব ছিল। ডাল ফ্রিডরিখের শেষ জীবনে তার সাথে ঘনিষ্ঠ হন এবং ফ্রিডরিখের ছবিগুলোই একমাত্র দুষ্প্রাপ্য বস্তু তিনি শিল্পক্রেতা জনগণের মধ্যে এই বলে আতঙ্ক প্রকাশ করতেন। কবি জিকভস্কি যেমন ফ্রিডরিখের মনস্তাত্ত্বিক থিমের তারিফ করেন, তেমনিভাবে ডাল ফ্রিডরিখের ল্যান্ডস্কেপগুলোর বর্ণনাত্মক বৈশিষ্ট্যের প্রশংসা করেন এই মন্তব্য করে, "শিল্পী ও বোদ্ধাগণ ফ্রিডরিখের শিল্পে কেবল এক প্রকার রহস্যই খুঁজে পেয়েছেন, কারণ স্বয়ং তাঁরা শুধু এটাই খুঁজে থাকেন ..... তাঁরা দেখেননি প্রকৃতি নিয়ে ফ্রিডরিখের বিশ্বস্ত ও ন্যায়নিষ্ঠ গবেষণা, যার সবকিছুতে তিনি প্রতিনিধিত্ব করেছেন।"
মৃত্যু ও শেষ জীবনের আবেশকে প্রতিফলনলেন মাধ্যমে এ সময় ফ্রিডরিখ লাগাতার স্মারক স্তম্ভের এবং সমাধিসৌধের ভাস্কর্যের স্কেচ আঁকেন, এমনকি ড্রেসডেনের কবরস্থানের কিছু সমাধিস্তম্ভ শিল্পের নকশাও তিনি তৈরি করেন। ১৯৩১ সালে মিউনিখেরগ্লাস প্যালেস আগুনে পুড়ে ধ্বংস হলে এবং পরবর্তীতে ১৯৪৫ সালে ড্রেসডেনে বোমা হামলা হলে এসব কাজের কিছু কিছু নষ্ট হয়ে যায় তথা হারিয়ে যায়। | জোহান ক্রিস্টিয়ান ক্লোসেন ডালের কোন দেশের নাগরিক ছিলেন? | {
"answer_start": [
238,
238
],
"text": [
"নরওয়ে",
"নরওয়ে"
]
} |
bn_wiki_1925_02 | পৃথিবী | আবহাওয়া হলো কোনো স্থানের স্বল্প সময়ের বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থা। সাধারণত এক দিনের এমন রেকর্ডকেই আবহাওয়া বলে। আবার কখনও কখনও কোনো নির্দিষ্ট এলাকার স্বল্প সময়ের বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থাকেও আবহাওয়া বলা হয়। আবার কোনো স্থানের দীর্ঘ সময়ের আবহাওয়ার উপাত্তের ভিত্তিতে তৈরি হয় সে স্থানের জলবায়ু। আবহাওয়া নিয়ত পরিবর্তনশীল একটি চলক। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের কোন সুনির্দিষ্ট সীমানা নেই, ধীরে ধীরে পাতলা এবং হালকা হয়ে বহিঃমহাকাশের সাথে মিশে গেছে। বায়ুমণ্ডলের তিন চতুর্থাংশের ভর রয়েছে এটির মোট অংশের প্রথম ১১ কিমি (৬.৮ মা) এর মধ্যে। এর সবচেয়ে নিচের স্তরটির নাম হল ট্রপোস্ফিয়ার। সূর্য থেকে আসা তাপের প্রভাবে এই স্তরটি এবং এর নিচে থাকা ভূ-পৃষ্ঠ উত্তপ্ত হয়, ফলশ্রুতিতে বাতাসের সম্প্রসারণ ঘটে। এই নিম্ন ঘনত্বের বাতাস উপরের দিকে উঠে যায় এবং এটির জায়গা দখল করে ঠান্ডা, উচ্চ ঘনত্বের বাতাস। ফলে বায়ুপ্রবাহের সৃষ্টি হয়, যা তাপমাত্রার পুনঃবিন্যাস করে আবহাওয়া ও জলবায়ুকে বিভিন্ন স্থানে সঞ্চালিত করে। মূল বায়ুপ্রবাহের ধারার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত অয়ন বায়ু , নিরক্ষীয় অঞ্চলের ৩০° অক্ষাংশ নিচে এবং পশ্চিমা বায়ু মধ্য-অক্ষাংশ বরাবর ৩০° থেকে ৬০° এর মধ্যে। মহাসাগরীয় স্রোত জলবায়ু নির্ধারণের গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক, থার্মোহ্যালাইন প্রবাহ যা তাপ শক্তিকে বিতরণ করে নিরক্ষীয় সমুদ্র অঞ্চল থেকে ঠান্ডা মেরু অঞ্চলে। | কখনও কখনও কোনো নির্দিষ্ট এলাকার স্বল্প সময়ের বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থাকেও কী বলা হয় ? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"আবহাওয়া",
"আবহাওয়া"
]
} |
bn_wiki_1925_03 | পৃথিবী | আবহাওয়া হলো কোনো স্থানের স্বল্প সময়ের বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থা। সাধারণত এক দিনের এমন রেকর্ডকেই আবহাওয়া বলে। আবার কখনও কখনও কোনো নির্দিষ্ট এলাকার স্বল্প সময়ের বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থাকেও আবহাওয়া বলা হয়। আবার কোনো স্থানের দীর্ঘ সময়ের আবহাওয়ার উপাত্তের ভিত্তিতে তৈরি হয় সে স্থানের জলবায়ু। আবহাওয়া নিয়ত পরিবর্তনশীল একটি চলক। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের কোন সুনির্দিষ্ট সীমানা নেই, ধীরে ধীরে পাতলা এবং হালকা হয়ে বহিঃমহাকাশের সাথে মিশে গেছে। বায়ুমণ্ডলের তিন চতুর্থাংশের ভর রয়েছে এটির মোট অংশের প্রথম ১১ কিমি (৬.৮ মা) এর মধ্যে। এর সবচেয়ে নিচের স্তরটির নাম হল ট্রপোস্ফিয়ার। সূর্য থেকে আসা তাপের প্রভাবে এই স্তরটি এবং এর নিচে থাকা ভূ-পৃষ্ঠ উত্তপ্ত হয়, ফলশ্রুতিতে বাতাসের সম্প্রসারণ ঘটে। এই নিম্ন ঘনত্বের বাতাস উপরের দিকে উঠে যায় এবং এটির জায়গা দখল করে ঠান্ডা, উচ্চ ঘনত্বের বাতাস। ফলে বায়ুপ্রবাহের সৃষ্টি হয়, যা তাপমাত্রার পুনঃবিন্যাস করে আবহাওয়া ও জলবায়ুকে বিভিন্ন স্থানে সঞ্চালিত করে। মূল বায়ুপ্রবাহের ধারার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত অয়ন বায়ু , নিরক্ষীয় অঞ্চলের ৩০° অক্ষাংশ নিচে এবং পশ্চিমা বায়ু মধ্য-অক্ষাংশ বরাবর ৩০° থেকে ৬০° এর মধ্যে। মহাসাগরীয় স্রোত জলবায়ু নির্ধারণের গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক, থার্মোহ্যালাইন প্রবাহ যা তাপ শক্তিকে বিতরণ করে নিরক্ষীয় সমুদ্র অঞ্চল থেকে ঠান্ডা মেরু অঞ্চলে। | কোনো স্থানের দীর্ঘ সময়ের আবহাওয়ার কিসের ভিত্তিতে তৈরি হয় সে স্থানের জলবায়ু ? | {
"answer_start": [
230,
230
],
"text": [
" আবহাওয়ার উপাত্তের ভিত্তিতে তৈরি হয়",
" আবহাওয়ার উপাত্তের ভিত্তিতে তৈরি হয়"
]
} |
bn_wiki_1925_04 | পৃথিবী | আবহাওয়া হলো কোনো স্থানের স্বল্প সময়ের বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থা। সাধারণত এক দিনের এমন রেকর্ডকেই আবহাওয়া বলে। আবার কখনও কখনও কোনো নির্দিষ্ট এলাকার স্বল্প সময়ের বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থাকেও আবহাওয়া বলা হয়। আবার কোনো স্থানের দীর্ঘ সময়ের আবহাওয়ার উপাত্তের ভিত্তিতে তৈরি হয় সে স্থানের জলবায়ু। আবহাওয়া নিয়ত পরিবর্তনশীল একটি চলক। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের কোন সুনির্দিষ্ট সীমানা নেই, ধীরে ধীরে পাতলা এবং হালকা হয়ে বহিঃমহাকাশের সাথে মিশে গেছে। বায়ুমণ্ডলের তিন চতুর্থাংশের ভর রয়েছে এটির মোট অংশের প্রথম ১১ কিমি (৬.৮ মা) এর মধ্যে। এর সবচেয়ে নিচের স্তরটির নাম হল ট্রপোস্ফিয়ার। সূর্য থেকে আসা তাপের প্রভাবে এই স্তরটি এবং এর নিচে থাকা ভূ-পৃষ্ঠ উত্তপ্ত হয়, ফলশ্রুতিতে বাতাসের সম্প্রসারণ ঘটে। এই নিম্ন ঘনত্বের বাতাস উপরের দিকে উঠে যায় এবং এটির জায়গা দখল করে ঠান্ডা, উচ্চ ঘনত্বের বাতাস। ফলে বায়ুপ্রবাহের সৃষ্টি হয়, যা তাপমাত্রার পুনঃবিন্যাস করে আবহাওয়া ও জলবায়ুকে বিভিন্ন স্থানে সঞ্চালিত করে। মূল বায়ুপ্রবাহের ধারার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত অয়ন বায়ু , নিরক্ষীয় অঞ্চলের ৩০° অক্ষাংশ নিচে এবং পশ্চিমা বায়ু মধ্য-অক্ষাংশ বরাবর ৩০° থেকে ৬০° এর মধ্যে। মহাসাগরীয় স্রোত জলবায়ু নির্ধারণের গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক, থার্মোহ্যালাইন প্রবাহ যা তাপ শক্তিকে বিতরণ করে নিরক্ষীয় সমুদ্র অঞ্চল থেকে ঠান্ডা মেরু অঞ্চলে। | বায়ুমণ্ডলের তিন চতুর্থাংশের ভর রয়েছে এটির মোট অংশের প্রথম কত কিমি এর মধ্যে ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1925_05 | পৃথিবী | আবহাওয়া হলো কোনো স্থানের স্বল্প সময়ের বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থা। সাধারণত এক দিনের এমন রেকর্ডকেই আবহাওয়া বলে। আবার কখনও কখনও কোনো নির্দিষ্ট এলাকার স্বল্প সময়ের বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থাকেও আবহাওয়া বলা হয়। আবার কোনো স্থানের দীর্ঘ সময়ের আবহাওয়ার উপাত্তের ভিত্তিতে তৈরি হয় সে স্থানের জলবায়ু। আবহাওয়া নিয়ত পরিবর্তনশীল একটি চলক। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের কোন সুনির্দিষ্ট সীমানা নেই, ধীরে ধীরে পাতলা এবং হালকা হয়ে বহিঃমহাকাশের সাথে মিশে গেছে। বায়ুমণ্ডলের তিন চতুর্থাংশের ভর রয়েছে এটির মোট অংশের প্রথম ১১ কিমি (৬.৮ মা) এর মধ্যে। এর সবচেয়ে নিচের স্তরটির নাম হল ট্রপোস্ফিয়ার। সূর্য থেকে আসা তাপের প্রভাবে এই স্তরটি এবং এর নিচে থাকা ভূ-পৃষ্ঠ উত্তপ্ত হয়, ফলশ্রুতিতে বাতাসের সম্প্রসারণ ঘটে। এই নিম্ন ঘনত্বের বাতাস উপরের দিকে উঠে যায় এবং এটির জায়গা দখল করে ঠান্ডা, উচ্চ ঘনত্বের বাতাস। ফলে বায়ুপ্রবাহের সৃষ্টি হয়, যা তাপমাত্রার পুনঃবিন্যাস করে আবহাওয়া ও জলবায়ুকে বিভিন্ন স্থানে সঞ্চালিত করে। মূল বায়ুপ্রবাহের ধারার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত অয়ন বায়ু , নিরক্ষীয় অঞ্চলের ৩০° অক্ষাংশ নিচে এবং পশ্চিমা বায়ু মধ্য-অক্ষাংশ বরাবর ৩০° থেকে ৬০° এর মধ্যে। মহাসাগরীয় স্রোত জলবায়ু নির্ধারণের গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক, থার্মোহ্যালাইন প্রবাহ যা তাপ শক্তিকে বিতরণ করে নিরক্ষীয় সমুদ্র অঞ্চল থেকে ঠান্ডা মেরু অঞ্চলে। | অয়ন বায়ু কী ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1173_01 | গানা ডট কম | গানা ডট কম হল ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্যিক মিউজিক স্ট্রিমিং পরিষেবা যেখানে ২০ কোটিরও বেশি মাসিক ব্যবহারকারী রয়েছে৷ এটি ২০১০ সালের এপ্রিল মাসে টাইমস ইন্টারনেট চালু করা করে, ভারতীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় সঙ্গীত সামগ্রী এখানে পাওয়া যায়। সমস্ত ভারতীয় সঙ্গীত সমূহ বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীদের জন্য উপলব্ধ। গানা ডট কম অসমীয়া, বাংলা, ভোজপুরি, ইংরেজি, গুজরাটি, হিন্দি, কন্নড়, উর্দু, ওড়িয়া, মারাঠি, পাঞ্জাবি, তামিল, তেলুগু, মৈথিলি, মালায়ালাম সহ অন্যান্য আরও ২১টি ভারতীয় আঞ্চলিক ভাষার সঙ্গীত সরবরাহ করে। গানা ডট কম ব্যবহারকারীদের তাদের প্লেলিস্টগুলিকে সর্বজনীন করার অনুমতি দেয় যাতে সেগুলি অন্য ব্যবহারকারীরা দেখতে পারে৷ তারা দেখতে পারেন এবং নিজের পছন্দের প্লেলিস্ট তালিকা তৈরি করতে পারেন। এর মোবাইল অ্যাপটি অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস এবং উইন্ডোজের মতো প্রায় সব জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম সমর্থন করে। গানার দাম প্রতি মাসে ₹৯৯ (ভারতের মধ্যে) এবং ৩.৯৯ (ভারতের বাইরের সদস্যদের জন্য)। | গানা ডট কম কোন দেশীয় পরিষেবা? | {
"answer_start": [
169
],
"text": [
"ভারতীয়"
]
} |
bn_wiki_1173_02 | গানা ডট কম | গানা ডট কম হল ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্যিক মিউজিক স্ট্রিমিং পরিষেবা যেখানে ২০ কোটিরও বেশি মাসিক ব্যবহারকারী রয়েছে৷ এটি ২০১০ সালের এপ্রিল মাসে টাইমস ইন্টারনেট চালু করা করে, ভারতীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় সঙ্গীত সামগ্রী এখানে পাওয়া যায়। সমস্ত ভারতীয় সঙ্গীত সমূহ বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীদের জন্য উপলব্ধ। গানা ডট কম অসমীয়া, বাংলা, ভোজপুরি, ইংরেজি, গুজরাটি, হিন্দি, কন্নড়, উর্দু, ওড়িয়া, মারাঠি, পাঞ্জাবি, তামিল, তেলুগু, মৈথিলি, মালায়ালাম সহ অন্যান্য আরও ২১টি ভারতীয় আঞ্চলিক ভাষার সঙ্গীত সরবরাহ করে। গানা ডট কম ব্যবহারকারীদের তাদের প্লেলিস্টগুলিকে সর্বজনীন করার অনুমতি দেয় যাতে সেগুলি অন্য ব্যবহারকারীরা দেখতে পারে৷ তারা দেখতে পারেন এবং নিজের পছন্দের প্লেলিস্ট তালিকা তৈরি করতে পারেন। এর মোবাইল অ্যাপটি অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস এবং উইন্ডোজের মতো প্রায় সব জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম সমর্থন করে। গানার দাম প্রতি মাসে ₹৯৯ (ভারতের মধ্যে) এবং ৩.৯৯ (ভারতের বাইরের সদস্যদের জন্য)। | গানা ডট কম এর সিইও কে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1173_03 | গানা ডট কম | গানা ডট কম হল ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্যিক মিউজিক স্ট্রিমিং পরিষেবা যেখানে ২০ কোটিরও বেশি মাসিক ব্যবহারকারী রয়েছে৷ এটি ২০১০ সালের এপ্রিল মাসে টাইমস ইন্টারনেট চালু করা করে, ভারতীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় সঙ্গীত সামগ্রী এখানে পাওয়া যায়। সমস্ত ভারতীয় সঙ্গীত সমূহ বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীদের জন্য উপলব্ধ। গানা ডট কম অসমীয়া, বাংলা, ভোজপুরি, ইংরেজি, গুজরাটি, হিন্দি, কন্নড়, উর্দু, ওড়িয়া, মারাঠি, পাঞ্জাবি, তামিল, তেলুগু, মৈথিলি, মালায়ালাম সহ অন্যান্য আরও ২১টি ভারতীয় আঞ্চলিক ভাষার সঙ্গীত সরবরাহ করে। গানা ডট কম ব্যবহারকারীদের তাদের প্লেলিস্টগুলিকে সর্বজনীন করার অনুমতি দেয় যাতে সেগুলি অন্য ব্যবহারকারীরা দেখতে পারে৷ তারা দেখতে পারেন এবং নিজের পছন্দের প্লেলিস্ট তালিকা তৈরি করতে পারেন। এর মোবাইল অ্যাপটি অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস এবং উইন্ডোজের মতো প্রায় সব জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম সমর্থন করে। গানার দাম প্রতি মাসে ₹৯৯ (ভারতের মধ্যে) এবং ৩.৯৯ (ভারতের বাইরের সদস্যদের জন্য)। | গানা ডট কম এর মাসিক ব্যবহারকারী কয় জন? | {
"answer_start": [
71,
71
],
"text": [
"২০ কোটিরও বেশি",
"২০ কোটিরও বেশি"
]
} |
bn_wiki_1173_05 | গানা ডট কম | গানা ডট কম হল ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্যিক মিউজিক স্ট্রিমিং পরিষেবা যেখানে ২০ কোটিরও বেশি মাসিক ব্যবহারকারী রয়েছে৷ এটি ২০১০ সালের এপ্রিল মাসে টাইমস ইন্টারনেট চালু করা করে, ভারতীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় সঙ্গীত সামগ্রী এখানে পাওয়া যায়। সমস্ত ভারতীয় সঙ্গীত সমূহ বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীদের জন্য উপলব্ধ। গানা ডট কম অসমীয়া, বাংলা, ভোজপুরি, ইংরেজি, গুজরাটি, হিন্দি, কন্নড়, উর্দু, ওড়িয়া, মারাঠি, পাঞ্জাবি, তামিল, তেলুগু, মৈথিলি, মালায়ালাম সহ অন্যান্য আরও ২১টি ভারতীয় আঞ্চলিক ভাষার সঙ্গীত সরবরাহ করে। গানা ডট কম ব্যবহারকারীদের তাদের প্লেলিস্টগুলিকে সর্বজনীন করার অনুমতি দেয় যাতে সেগুলি অন্য ব্যবহারকারীরা দেখতে পারে৷ তারা দেখতে পারেন এবং নিজের পছন্দের প্লেলিস্ট তালিকা তৈরি করতে পারেন। এর মোবাইল অ্যাপটি অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস এবং উইন্ডোজের মতো প্রায় সব জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম সমর্থন করে। গানার দাম প্রতি মাসে ₹৯৯ (ভারতের মধ্যে) এবং ৩.৯৯ (ভারতের বাইরের সদস্যদের জন্য)। | গানা ডট কম এর দাম ভারতের মধ্যে কত রুপি? | {
"answer_start": [
811,
811
],
"text": [
"৯৯",
"৯৯"
]
} |
bn_wiki_0210_01 | চন্দ্র অনুসন্ধান মহাকাশ দৌড় | “স্পেস রেস” এবং “মুন রেস” সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শীতল যুদ্ধের দ্বারা অনুপ্রাণিত। এর মধ্যে অনেক বৈজ্ঞানিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ পদার্থের অন্তর্ভুক্ত ছিল, যেমন সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বারা ১৯৫৯ সালে চাঁদের অদৃশ্য দূরবর্তী প্রথম ছবি এবং ১৯৯৯ সালে চাঁদে প্রথম মানুষের অবতরণের সাথে সমাপ্ত হয়, বিশ্বজুড়ে ব্যাপকভাবে দেখা যায় বিংশ শতাব্দীর প্রধান ঘটনা এবং সাধারণভাবে মানব ইতিহাসের অন্যতম।
চাঁদে যাওয়ার প্রথম কৃত্রিম বস্তুটি ১৯৪৯ সালের ৪ জানুয়ারি সোভিয়েত লুনাকে আবিষ্কার করেছিল এবং এটি সূর্যের চারপাশে একটি হিলিওসেন্ট্রিক কক্ষপথে পৌঁছানোর প্রথম তদন্তে পরিণত হয়েছিল। খুব কম লোকই জানত যে লুনা ১ চাঁদের পৃষ্ঠকে প্রভাবিত করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল।
চাঁদের পৃষ্ঠকে প্রভাবিত করার প্রথম তদন্তটি ছিল সোভিয়েত প্রোব লুনা ২, যা সেপ্টেম্বর ১৪, ১৯৫৯ ২১:০২:২৪ ইউটিসি-তে অবতরণ করেছিল। সোভিয়েত প্রোব লুনার ৩ দ্বারা ১৯৫৯ সালের ৭ই অক্টোবর চাঁদের সুদূরপ্রান্তে ছবি তোলা হয়েছিল, আজকের মানদণ্ডে অস্পষ্ট হলেও, চিত্রতে দেখা গেছে যে চাঁদের সুদূর দিকের প্রায় পুরোপুরিই মারিয়ার অভাব ছিল।
১৯৫৯ সালের ৪ মার্চ চাঁদে উড়াল দিয়ে প্রথম আমেরিকান প্রোবটি লুনা ১ এর পরেই ঘটেছিল যা পুনিয়ের ৪ ছিল। তবে ৮ টি আমেরিকান প্রোবের একমাত্র সাফল্য যা প্রথম চাঁদের জন্য যাত্রা শুরু করেছিল। | চাঁদে যাওয়ার প্রথম কৃত্রিম বস্তুটি কে আবিষ্কার করেছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0210_02 | চন্দ্র অনুসন্ধান মহাকাশ দৌড় | “স্পেস রেস” এবং “মুন রেস” সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শীতল যুদ্ধের দ্বারা অনুপ্রাণিত। এর মধ্যে অনেক বৈজ্ঞানিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ পদার্থের অন্তর্ভুক্ত ছিল, যেমন সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বারা ১৯৫৯ সালে চাঁদের অদৃশ্য দূরবর্তী প্রথম ছবি এবং ১৯৯৯ সালে চাঁদে প্রথম মানুষের অবতরণের সাথে সমাপ্ত হয়, বিশ্বজুড়ে ব্যাপকভাবে দেখা যায় বিংশ শতাব্দীর প্রধান ঘটনা এবং সাধারণভাবে মানব ইতিহাসের অন্যতম।
চাঁদে যাওয়ার প্রথম কৃত্রিম বস্তুটি ১৯৪৯ সালের ৪ জানুয়ারি সোভিয়েত লুনাকে আবিষ্কার করেছিল এবং এটি সূর্যের চারপাশে একটি হিলিওসেন্ট্রিক কক্ষপথে পৌঁছানোর প্রথম তদন্তে পরিণত হয়েছিল। খুব কম লোকই জানত যে লুনা ১ চাঁদের পৃষ্ঠকে প্রভাবিত করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল।
চাঁদের পৃষ্ঠকে প্রভাবিত করার প্রথম তদন্তটি ছিল সোভিয়েত প্রোব লুনা ২, যা সেপ্টেম্বর ১৪, ১৯৫৯ ২১:০২:২৪ ইউটিসি-তে অবতরণ করেছিল। সোভিয়েত প্রোব লুনার ৩ দ্বারা ১৯৫৯ সালের ৭ই অক্টোবর চাঁদের সুদূরপ্রান্তে ছবি তোলা হয়েছিল, আজকের মানদণ্ডে অস্পষ্ট হলেও, চিত্রতে দেখা গেছে যে চাঁদের সুদূর দিকের প্রায় পুরোপুরিই মারিয়ার অভাব ছিল।
১৯৫৯ সালের ৪ মার্চ চাঁদে উড়াল দিয়ে প্রথম আমেরিকান প্রোবটি লুনা ১ এর পরেই ঘটেছিল যা পুনিয়ের ৪ ছিল। তবে ৮ টি আমেরিকান প্রোবের একমাত্র সাফল্য যা প্রথম চাঁদের জন্য যাত্রা শুরু করেছিল। | সোভিয়েত প্রোব লুনা ২ কখন অবতরণ করেছিল? | {
"answer_start": [
727,
727
],
"text": [
"সেপ্টেম্বর ১৪, ১৯৫৯ ২১:০২:২৪ ইউটিসি-তে",
"সেপ্টেম্বর ১৪, ১৯৫৯ ২১:০২:২৪ ইউটিসি-তে"
]
} |
bn_wiki_0210_03 | চন্দ্র অনুসন্ধান মহাকাশ দৌড় | “স্পেস রেস” এবং “মুন রেস” সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শীতল যুদ্ধের দ্বারা অনুপ্রাণিত। এর মধ্যে অনেক বৈজ্ঞানিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ পদার্থের অন্তর্ভুক্ত ছিল, যেমন সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বারা ১৯৫৯ সালে চাঁদের অদৃশ্য দূরবর্তী প্রথম ছবি এবং ১৯৯৯ সালে চাঁদে প্রথম মানুষের অবতরণের সাথে সমাপ্ত হয়, বিশ্বজুড়ে ব্যাপকভাবে দেখা যায় বিংশ শতাব্দীর প্রধান ঘটনা এবং সাধারণভাবে মানব ইতিহাসের অন্যতম।
চাঁদে যাওয়ার প্রথম কৃত্রিম বস্তুটি ১৯৪৯ সালের ৪ জানুয়ারি সোভিয়েত লুনাকে আবিষ্কার করেছিল এবং এটি সূর্যের চারপাশে একটি হিলিওসেন্ট্রিক কক্ষপথে পৌঁছানোর প্রথম তদন্তে পরিণত হয়েছিল। খুব কম লোকই জানত যে লুনা ১ চাঁদের পৃষ্ঠকে প্রভাবিত করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল।
চাঁদের পৃষ্ঠকে প্রভাবিত করার প্রথম তদন্তটি ছিল সোভিয়েত প্রোব লুনা ২, যা সেপ্টেম্বর ১৪, ১৯৫৯ ২১:০২:২৪ ইউটিসি-তে অবতরণ করেছিল। সোভিয়েত প্রোব লুনার ৩ দ্বারা ১৯৫৯ সালের ৭ই অক্টোবর চাঁদের সুদূরপ্রান্তে ছবি তোলা হয়েছিল, আজকের মানদণ্ডে অস্পষ্ট হলেও, চিত্রতে দেখা গেছে যে চাঁদের সুদূর দিকের প্রায় পুরোপুরিই মারিয়ার অভাব ছিল।
১৯৫৯ সালের ৪ মার্চ চাঁদে উড়াল দিয়ে প্রথম আমেরিকান প্রোবটি লুনা ১ এর পরেই ঘটেছিল যা পুনিয়ের ৪ ছিল। তবে ৮ টি আমেরিকান প্রোবের একমাত্র সাফল্য যা প্রথম চাঁদের জন্য যাত্রা শুরু করেছিল। | “স্পেস রেস” এবং “মুন রেস” কী দ্বারা অনুপ্রাণিত? | {
"answer_start": [
26,
26
],
"text": [
"সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শীতল যুদ্ধের",
"সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শীতল যুদ্ধের দ্বারা"
]
} |
bn_wiki_0210_04 | চন্দ্র অনুসন্ধান মহাকাশ দৌড় | “স্পেস রেস” এবং “মুন রেস” সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শীতল যুদ্ধের দ্বারা অনুপ্রাণিত। এর মধ্যে অনেক বৈজ্ঞানিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ পদার্থের অন্তর্ভুক্ত ছিল, যেমন সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বারা ১৯৫৯ সালে চাঁদের অদৃশ্য দূরবর্তী প্রথম ছবি এবং ১৯৯৯ সালে চাঁদে প্রথম মানুষের অবতরণের সাথে সমাপ্ত হয়, বিশ্বজুড়ে ব্যাপকভাবে দেখা যায় বিংশ শতাব্দীর প্রধান ঘটনা এবং সাধারণভাবে মানব ইতিহাসের অন্যতম।
চাঁদে যাওয়ার প্রথম কৃত্রিম বস্তুটি ১৯৪৯ সালের ৪ জানুয়ারি সোভিয়েত লুনাকে আবিষ্কার করেছিল এবং এটি সূর্যের চারপাশে একটি হিলিওসেন্ট্রিক কক্ষপথে পৌঁছানোর প্রথম তদন্তে পরিণত হয়েছিল। খুব কম লোকই জানত যে লুনা ১ চাঁদের পৃষ্ঠকে প্রভাবিত করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল।
চাঁদের পৃষ্ঠকে প্রভাবিত করার প্রথম তদন্তটি ছিল সোভিয়েত প্রোব লুনা ২, যা সেপ্টেম্বর ১৪, ১৯৫৯ ২১:০২:২৪ ইউটিসি-তে অবতরণ করেছিল। সোভিয়েত প্রোব লুনার ৩ দ্বারা ১৯৫৯ সালের ৭ই অক্টোবর চাঁদের সুদূরপ্রান্তে ছবি তোলা হয়েছিল, আজকের মানদণ্ডে অস্পষ্ট হলেও, চিত্রতে দেখা গেছে যে চাঁদের সুদূর দিকের প্রায় পুরোপুরিই মারিয়ার অভাব ছিল।
১৯৫৯ সালের ৪ মার্চ চাঁদে উড়াল দিয়ে প্রথম আমেরিকান প্রোবটি লুনা ১ এর পরেই ঘটেছিল যা পুনিয়ের ৪ ছিল। তবে ৮ টি আমেরিকান প্রোবের একমাত্র সাফল্য যা প্রথম চাঁদের জন্য যাত্রা শুরু করেছিল। | “স্পেস রেস” এবং “মুন রেস” কে বানিয়েছেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1117_01 | শাওমি | শাওমি করপোরেশন লি জুন কর্তৃক ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি চীনা ইলেকট্রনিকস কোম্পানি, যার সদরদপ্তর চীনের বেইজিঙে অবস্থিত। শাওমি স্মার্টফোন, মোবাইল অ্যাপলিকেশন, ল্যাপটপ, ব্যাগ, ট্রিমার, ইয়ারফোন, মি টেলিভিশন, জুতো, স্বাস্থ্য ব্যান্ড এবং অন্য অনেক পণ্যে বিনিয়োগ করে। ফরচুন গ্লোবাল ৫০০ তালিকায় ৪৬৮তম অবস্থানে আসা সবচেয়ে কনিষ্ঠ কোম্পানি শাওমি। শাওমি এর প্রথম স্মার্টফোন বাজারে ছাড়ে আগস্ট ২০১১ সালে এবং ২০১৪ এর মধ্যে অতিদ্রুত বাজার দখলের মাধ্যমে এটি চীনের সবচেয়ে বড় স্মার্টফোন কোম্পানিতে পরিণত হয়। ২০১৮ এর দ্বিতীয় অংশে শাওমি এর সবচেয়ে বড় দুটো বাজার চীন এবং ভারতে এর অবস্থানের জন্য হয়ে উঠে পৃথিবীর চতুর্থ সবচেয়ে বড় স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক। পরবর্তীতে শাওমি আরও অনেক ভোক্তা ইলেকট্রনিকস পণ্য উন্নয়ন করে, যার মধ্যে রয়েছে স্মার্ট হোম যন্ত্র সহ বিভিন্ন ইন্টারনেট অব থিংস পণ্য। চীন, ভারত, মালেশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ইন্দোনেশিয়-ফিলিপিন-দক্ষিণ আফ্রিকাসহ বিভিন্ন দেশে সব মিলিয়ে শাওমির প্রায় ১৬,০০০-এরও বেশি কর্মী রয়েছে। শাওমি পৃথিবীর চতুর্থ সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি উদ্যোগ, যার মোট মূল্য রয়েছে $৪৬ বিলিয়নেরও বেশি। শাওমি ২০১৮ সালের ১৭ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে তাদের ব্যবসা শুরু করে। ইতোমধ্যেই ব্র্যান্ডটি দেশের বাজারে বিভিন্ন মডেলের স্মার্টফোন এনেছে। | শাওমি করপোরেশন কে প্রতিষ্ঠা করেন? | {
"answer_start": [
15,
15
],
"text": [
"লি জুন",
"লি জুন"
]
} |
bn_wiki_1117_05 | শাওমি | শাওমি করপোরেশন লি জুন কর্তৃক ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি চীনা ইলেকট্রনিকস কোম্পানি, যার সদরদপ্তর চীনের বেইজিঙে অবস্থিত। শাওমি স্মার্টফোন, মোবাইল অ্যাপলিকেশন, ল্যাপটপ, ব্যাগ, ট্রিমার, ইয়ারফোন, মি টেলিভিশন, জুতো, স্বাস্থ্য ব্যান্ড এবং অন্য অনেক পণ্যে বিনিয়োগ করে। ফরচুন গ্লোবাল ৫০০ তালিকায় ৪৬৮তম অবস্থানে আসা সবচেয়ে কনিষ্ঠ কোম্পানি শাওমি। শাওমি এর প্রথম স্মার্টফোন বাজারে ছাড়ে আগস্ট ২০১১ সালে এবং ২০১৪ এর মধ্যে অতিদ্রুত বাজার দখলের মাধ্যমে এটি চীনের সবচেয়ে বড় স্মার্টফোন কোম্পানিতে পরিণত হয়। ২০১৮ এর দ্বিতীয় অংশে শাওমি এর সবচেয়ে বড় দুটো বাজার চীন এবং ভারতে এর অবস্থানের জন্য হয়ে উঠে পৃথিবীর চতুর্থ সবচেয়ে বড় স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক। পরবর্তীতে শাওমি আরও অনেক ভোক্তা ইলেকট্রনিকস পণ্য উন্নয়ন করে, যার মধ্যে রয়েছে স্মার্ট হোম যন্ত্র সহ বিভিন্ন ইন্টারনেট অব থিংস পণ্য। চীন, ভারত, মালেশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ইন্দোনেশিয়-ফিলিপিন-দক্ষিণ আফ্রিকাসহ বিভিন্ন দেশে সব মিলিয়ে শাওমির প্রায় ১৬,০০০-এরও বেশি কর্মী রয়েছে। শাওমি পৃথিবীর চতুর্থ সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি উদ্যোগ, যার মোট মূল্য রয়েছে $৪৬ বিলিয়নেরও বেশি। শাওমি ২০১৮ সালের ১৭ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে তাদের ব্যবসা শুরু করে। ইতোমধ্যেই ব্র্যান্ডটি দেশের বাজারে বিভিন্ন মডেলের স্মার্টফোন এনেছে। | শাওমি কতজন সহযোগীর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিলো? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0220_01 | ডিপ ইম্প্যাক্ট (নভোযান) | ডিপ ইম্প্যাক্ট নাসা কর্তৃক উৎক্ষেপিত একটি অনুসন্ধানী নভোযান। ১২ জানুয়ারি ২০০৫ সালে কেপ ক্যানাভেরাল এয়ারফোর্স স্টেশন থেকে এই নভোযানটি উৎক্ষেপন করা হয়েছিল। এই নভোযানটি তৈরী করা হয়েছিল টেম্পল ১ ধূমকেতুটির গঠন নির্ণয় করা জন্য। ৪ জুলাই ২০০৫ তারিখে ৫ টা ৫২ মিনিটে (ইউটিসি) নভোযানটির ইম্প্যাক্ট অংশটি ধূমকেতুটিতে আঘাত হানে। ডিপ ইম্প্যাক্ট ধূমকেতুটির নিউক্লিয়াস থেকে বিভিন্ন উপাদান সংগ্রহ করে ও বিশ্লেষণ করে। অভিযানের সময় সংগ্রীহিত ছবিতে দেখা যায় যে পূর্বে যা ধারণা করা হয়েছিল ধূমকেতুটিতে তার চেয়ে অনেক বেশি ধূলা ও বরফের উপস্থিতি আছে।
পূর্বে জিওটো আর স্টারডাস্টের মতো যে অভিযানগুলো পরিচালনা করা হয়েছিল সেখানে নভোযানগুলো ধূমকেতুর পাশ দিয়ে উড়ে গিয়েছিল মাত্র। ডিপ ইম্প্যাক্টই হল প্রথম অভিযান যেটি সরাসরি কোন ধূমকেতুর নিউক্লিয়াসে আঘাত করে তার ভিতরকার নমুনা বিশ্লেষণ করেছিল। | অভিযানের সময় সংগ্রীহিত ছবিতে কী দেখা যায়? | {
"answer_start": [
451,
451
],
"text": [
"পূর্বে যা ধারণা করা হয়েছিল ধূমকেতুটিতে তার চেয়ে অনেক বেশি ধূলা ও বরফের উপস্থিতি আছে",
"পূর্বে যা ধারণা করা হয়েছিল ধূমকেতুটিতে তার চেয়ে অনেক বেশি ধূলা ও বরফের উপস্থিতি আছে"
]
} |
bn_wiki_0220_03 | ডিপ ইম্প্যাক্ট (নভোযান) | ডিপ ইম্প্যাক্ট নাসা কর্তৃক উৎক্ষেপিত একটি অনুসন্ধানী নভোযান। ১২ জানুয়ারি ২০০৫ সালে কেপ ক্যানাভেরাল এয়ারফোর্স স্টেশন থেকে এই নভোযানটি উৎক্ষেপন করা হয়েছিল। এই নভোযানটি তৈরী করা হয়েছিল টেম্পল ১ ধূমকেতুটির গঠন নির্ণয় করা জন্য। ৪ জুলাই ২০০৫ তারিখে ৫ টা ৫২ মিনিটে (ইউটিসি) নভোযানটির ইম্প্যাক্ট অংশটি ধূমকেতুটিতে আঘাত হানে। ডিপ ইম্প্যাক্ট ধূমকেতুটির নিউক্লিয়াস থেকে বিভিন্ন উপাদান সংগ্রহ করে ও বিশ্লেষণ করে। অভিযানের সময় সংগ্রীহিত ছবিতে দেখা যায় যে পূর্বে যা ধারণা করা হয়েছিল ধূমকেতুটিতে তার চেয়ে অনেক বেশি ধূলা ও বরফের উপস্থিতি আছে।
পূর্বে জিওটো আর স্টারডাস্টের মতো যে অভিযানগুলো পরিচালনা করা হয়েছিল সেখানে নভোযানগুলো ধূমকেতুর পাশ দিয়ে উড়ে গিয়েছিল মাত্র। ডিপ ইম্প্যাক্টই হল প্রথম অভিযান যেটি সরাসরি কোন ধূমকেতুর নিউক্লিয়াসে আঘাত করে তার ভিতরকার নমুনা বিশ্লেষণ করেছিল। | কোন প্রথম অভিযানটি সরাসরি কোন ধূমকেতুর নিউক্লিয়াসে আঘাত করে তার ভিতরকার নমুনা বিশ্লেষণ করেছিল? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"ডিপ ইম্প্যাক্ট",
"ডিপ ইম্প্যাক্ট"
]
} |
bn_wiki_0220_04 | ডিপ ইম্প্যাক্ট (নভোযান) | ডিপ ইম্প্যাক্ট নাসা কর্তৃক উৎক্ষেপিত একটি অনুসন্ধানী নভোযান। ১২ জানুয়ারি ২০০৫ সালে কেপ ক্যানাভেরাল এয়ারফোর্স স্টেশন থেকে এই নভোযানটি উৎক্ষেপন করা হয়েছিল। এই নভোযানটি তৈরী করা হয়েছিল টেম্পল ১ ধূমকেতুটির গঠন নির্ণয় করা জন্য। ৪ জুলাই ২০০৫ তারিখে ৫ টা ৫২ মিনিটে (ইউটিসি) নভোযানটির ইম্প্যাক্ট অংশটি ধূমকেতুটিতে আঘাত হানে। ডিপ ইম্প্যাক্ট ধূমকেতুটির নিউক্লিয়াস থেকে বিভিন্ন উপাদান সংগ্রহ করে ও বিশ্লেষণ করে। অভিযানের সময় সংগ্রীহিত ছবিতে দেখা যায় যে পূর্বে যা ধারণা করা হয়েছিল ধূমকেতুটিতে তার চেয়ে অনেক বেশি ধূলা ও বরফের উপস্থিতি আছে।
পূর্বে জিওটো আর স্টারডাস্টের মতো যে অভিযানগুলো পরিচালনা করা হয়েছিল সেখানে নভোযানগুলো ধূমকেতুর পাশ দিয়ে উড়ে গিয়েছিল মাত্র। ডিপ ইম্প্যাক্টই হল প্রথম অভিযান যেটি সরাসরি কোন ধূমকেতুর নিউক্লিয়াসে আঘাত করে তার ভিতরকার নমুনা বিশ্লেষণ করেছিল। | ডিপ ইম্প্যাক্ট কেন তৈরী করা হয়েছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0220_05 | ডিপ ইম্প্যাক্ট (নভোযান) | ডিপ ইম্প্যাক্ট নাসা কর্তৃক উৎক্ষেপিত একটি অনুসন্ধানী নভোযান। ১২ জানুয়ারি ২০০৫ সালে কেপ ক্যানাভেরাল এয়ারফোর্স স্টেশন থেকে এই নভোযানটি উৎক্ষেপন করা হয়েছিল। এই নভোযানটি তৈরী করা হয়েছিল টেম্পল ১ ধূমকেতুটির গঠন নির্ণয় করা জন্য। ৪ জুলাই ২০০৫ তারিখে ৫ টা ৫২ মিনিটে (ইউটিসি) নভোযানটির ইম্প্যাক্ট অংশটি ধূমকেতুটিতে আঘাত হানে। ডিপ ইম্প্যাক্ট ধূমকেতুটির নিউক্লিয়াস থেকে বিভিন্ন উপাদান সংগ্রহ করে ও বিশ্লেষণ করে। অভিযানের সময় সংগ্রীহিত ছবিতে দেখা যায় যে পূর্বে যা ধারণা করা হয়েছিল ধূমকেতুটিতে তার চেয়ে অনেক বেশি ধূলা ও বরফের উপস্থিতি আছে।
পূর্বে জিওটো আর স্টারডাস্টের মতো যে অভিযানগুলো পরিচালনা করা হয়েছিল সেখানে নভোযানগুলো ধূমকেতুর পাশ দিয়ে উড়ে গিয়েছিল মাত্র। ডিপ ইম্প্যাক্টই হল প্রথম অভিযান যেটি সরাসরি কোন ধূমকেতুর নিউক্লিয়াসে আঘাত করে তার ভিতরকার নমুনা বিশ্লেষণ করেছিল। | অভিযানের সময় সংগ্রীহিত ভিডিওতে কী দেখা যায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2269_01 | ইউগো সাকো | ইউগো সাকো (৪ ফেব্রুয়ারি ১৯২৮ – ২৪ এপ্রিল ২০১২) একজন জাপানি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, এবং প্রযোজক ছিলেন। তিনি রামায়ণ: দ্য লেজেন্ট অব প্রিন্স রামের জন্য বিখ্যাত।
১৯৪৮ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি জাপানের গিফুতে জন্মগ্রহণকারী ইউগো সাকো তাঁর শৈশবকালেই তার বাবা-মা হারান ।তাঁর বৌদ্ধ পুরোহিত হওয়ার প্রত্যাশা ছিল। তারপরে তিনি ভারতীয় দর্শনা ও ধারণাগুলির পাশাপাশি জেন সংস্কৃতিতে গভীরভাবে আকৃষ্ট হন। টেলিভিশন প্রোগ্রাম, ম্যাগাজিন এবং সংগীতে কাজ করে একজন ফ্রিল্যান্স স্রষ্টা হওয়ার চেয়ে দশ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি এনএইচকে, নিপ্পন হোসো কিয়োকেই (জাপানি ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন) এ কাজ করেছিলেন। ১৯৭০ সালে তাঁর প্রথম ভারত সফরের পরে তিনি ভারতের প্রতি আরও মুগ্ধ হয়েছিলেন এবং ৪০বারেরও বেশি ভারত যান। ভারতের উপর তিনি বহু প্রামাণ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। তাঁর জীবনের একটি প্রধান টার্নিং পয়েন্ট ছিল যখন তিনি ১৯৮৩ সালে ডঃ বিবি লালের সাথে সাক্ষাত করেছিলেন। যাকে ভারতে স্লিম্যানের পুনর্জন্ম বলা হত। তিনি একজন প্রত্নতাত্ত্বিক ছিলেন। উত্তর ভারতে উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদে শ্রীঙ্গাবেলাপুরে ডক্টর লালের "রামায়ণ রিলিক্স" খননকালে এককভাবে ভারত সরকারের অনুমতি নিয়ে জাপানীদের জন্য একক টেলিভিশন ডকুমেন্টারি তৈরি করছিলেন ইউগো সাকো। ১৯৮৩ সালের ২৫ এপ্রিল সংস্করণে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস(ভারতের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিকগুলির মধ্যে একটি) সাকো রচনা সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছিল। শীঘ্রই বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সেক্রেটারি জেনারেল হর মোহন লাল ভুল বোঝাবুঝির ভিত্তিতে একটি প্রতিবাদ চিঠি দিল্লির জাপানি দূতাবাসে পাঠান। তাতে বলা হয়েছিল যে কোনও বিদেশী নির্বিচারে রামায়ণচলচ্চিত্রায়ন করতে পারবেন না । কারণ এটি ভারতের মহান জাতীয় ঐতিহ্য । মিঃ লালের ভুল বোঝাবুঝির সমাধান হওয়ার পরে সাকো পৃথিবীর সমস্ত মানুষের জন্য রামায়ণের একটি অ্যানিমেশন ফিল্ম বানানোরর প্রস্তাব দিয়েছিলেন। মিঃ লাল তার সাথে একমত হয়েছিলেন। সে অনুসারে ৮০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে অ্যানিমেশনে রামায়ণ তৈরির প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। এটি ছিল এ ধরনের প্রথম প্রচেষ্টা। প্রচুর সমস্যা কাটিয়ে ওঠে দ্য লিজেন্ড অফ রামায়ণ শেষ করতে এক দশক সময় লেগেছিল। ২০১২ সালের ২৪ এপ্রিল টোকিওর মিনাটোতে এসস্পিরেসন নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ইউগো সাকো ৮৪ বছর বয়সে পরলোক গমন করেন। মৃত্যুর সময় তিনি লর্ড কৃষ্ণঃসেলেশিয়াল কাউয়ার্ডের গল্প নিয়ে কাজ করছিলেন।
| ইউগো সাকো কে ছিলেন? | {
"answer_start": [
48,
48
],
"text": [
"একজন জাপানি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, এবং প্রযোজক",
"একজন জাপানি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, এবং প্রযোজক"
]
} |
bn_wiki_2269_03 | ইউগো সাকো | ইউগো সাকো (৪ ফেব্রুয়ারি ১৯২৮ – ২৪ এপ্রিল ২০১২) একজন জাপানি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, এবং প্রযোজক ছিলেন। তিনি রামায়ণ: দ্য লেজেন্ট অব প্রিন্স রামের জন্য বিখ্যাত।
১৯৪৮ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি জাপানের গিফুতে জন্মগ্রহণকারী ইউগো সাকো তাঁর শৈশবকালেই তার বাবা-মা হারান ।তাঁর বৌদ্ধ পুরোহিত হওয়ার প্রত্যাশা ছিল। তারপরে তিনি ভারতীয় দর্শনা ও ধারণাগুলির পাশাপাশি জেন সংস্কৃতিতে গভীরভাবে আকৃষ্ট হন। টেলিভিশন প্রোগ্রাম, ম্যাগাজিন এবং সংগীতে কাজ করে একজন ফ্রিল্যান্স স্রষ্টা হওয়ার চেয়ে দশ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি এনএইচকে, নিপ্পন হোসো কিয়োকেই (জাপানি ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন) এ কাজ করেছিলেন। ১৯৭০ সালে তাঁর প্রথম ভারত সফরের পরে তিনি ভারতের প্রতি আরও মুগ্ধ হয়েছিলেন এবং ৪০বারেরও বেশি ভারত যান। ভারতের উপর তিনি বহু প্রামাণ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। তাঁর জীবনের একটি প্রধান টার্নিং পয়েন্ট ছিল যখন তিনি ১৯৮৩ সালে ডঃ বিবি লালের সাথে সাক্ষাত করেছিলেন। যাকে ভারতে স্লিম্যানের পুনর্জন্ম বলা হত। তিনি একজন প্রত্নতাত্ত্বিক ছিলেন। উত্তর ভারতে উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদে শ্রীঙ্গাবেলাপুরে ডক্টর লালের "রামায়ণ রিলিক্স" খননকালে এককভাবে ভারত সরকারের অনুমতি নিয়ে জাপানীদের জন্য একক টেলিভিশন ডকুমেন্টারি তৈরি করছিলেন ইউগো সাকো। ১৯৮৩ সালের ২৫ এপ্রিল সংস্করণে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস(ভারতের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিকগুলির মধ্যে একটি) সাকো রচনা সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছিল। শীঘ্রই বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সেক্রেটারি জেনারেল হর মোহন লাল ভুল বোঝাবুঝির ভিত্তিতে একটি প্রতিবাদ চিঠি দিল্লির জাপানি দূতাবাসে পাঠান। তাতে বলা হয়েছিল যে কোনও বিদেশী নির্বিচারে রামায়ণচলচ্চিত্রায়ন করতে পারবেন না । কারণ এটি ভারতের মহান জাতীয় ঐতিহ্য । মিঃ লালের ভুল বোঝাবুঝির সমাধান হওয়ার পরে সাকো পৃথিবীর সমস্ত মানুষের জন্য রামায়ণের একটি অ্যানিমেশন ফিল্ম বানানোরর প্রস্তাব দিয়েছিলেন। মিঃ লাল তার সাথে একমত হয়েছিলেন। সে অনুসারে ৮০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে অ্যানিমেশনে রামায়ণ তৈরির প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। এটি ছিল এ ধরনের প্রথম প্রচেষ্টা। প্রচুর সমস্যা কাটিয়ে ওঠে দ্য লিজেন্ড অফ রামায়ণ শেষ করতে এক দশক সময় লেগেছিল। ২০১২ সালের ২৪ এপ্রিল টোকিওর মিনাটোতে এসস্পিরেসন নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ইউগো সাকো ৮৪ বছর বয়সে পরলোক গমন করেন। মৃত্যুর সময় তিনি লর্ড কৃষ্ণঃসেলেশিয়াল কাউয়ার্ডের গল্প নিয়ে কাজ করছিলেন।
| দশ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি কোথায় কাজ করেছিলেন? | {
"answer_start": [
854,
854
],
"text": [
"ভারতে ",
"ভারতে "
]
} |
bn_wiki_2269_04 | ইউগো সাকো | ইউগো সাকো (৪ ফেব্রুয়ারি ১৯২৮ – ২৪ এপ্রিল ২০১২) একজন জাপানি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, এবং প্রযোজক ছিলেন। তিনি রামায়ণ: দ্য লেজেন্ট অব প্রিন্স রামের জন্য বিখ্যাত।
১৯৪৮ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি জাপানের গিফুতে জন্মগ্রহণকারী ইউগো সাকো তাঁর শৈশবকালেই তার বাবা-মা হারান ।তাঁর বৌদ্ধ পুরোহিত হওয়ার প্রত্যাশা ছিল। তারপরে তিনি ভারতীয় দর্শনা ও ধারণাগুলির পাশাপাশি জেন সংস্কৃতিতে গভীরভাবে আকৃষ্ট হন। টেলিভিশন প্রোগ্রাম, ম্যাগাজিন এবং সংগীতে কাজ করে একজন ফ্রিল্যান্স স্রষ্টা হওয়ার চেয়ে দশ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি এনএইচকে, নিপ্পন হোসো কিয়োকেই (জাপানি ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন) এ কাজ করেছিলেন। ১৯৭০ সালে তাঁর প্রথম ভারত সফরের পরে তিনি ভারতের প্রতি আরও মুগ্ধ হয়েছিলেন এবং ৪০বারেরও বেশি ভারত যান। ভারতের উপর তিনি বহু প্রামাণ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। তাঁর জীবনের একটি প্রধান টার্নিং পয়েন্ট ছিল যখন তিনি ১৯৮৩ সালে ডঃ বিবি লালের সাথে সাক্ষাত করেছিলেন। যাকে ভারতে স্লিম্যানের পুনর্জন্ম বলা হত। তিনি একজন প্রত্নতাত্ত্বিক ছিলেন। উত্তর ভারতে উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদে শ্রীঙ্গাবেলাপুরে ডক্টর লালের "রামায়ণ রিলিক্স" খননকালে এককভাবে ভারত সরকারের অনুমতি নিয়ে জাপানীদের জন্য একক টেলিভিশন ডকুমেন্টারি তৈরি করছিলেন ইউগো সাকো। ১৯৮৩ সালের ২৫ এপ্রিল সংস্করণে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস(ভারতের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিকগুলির মধ্যে একটি) সাকো রচনা সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছিল। শীঘ্রই বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সেক্রেটারি জেনারেল হর মোহন লাল ভুল বোঝাবুঝির ভিত্তিতে একটি প্রতিবাদ চিঠি দিল্লির জাপানি দূতাবাসে পাঠান। তাতে বলা হয়েছিল যে কোনও বিদেশী নির্বিচারে রামায়ণচলচ্চিত্রায়ন করতে পারবেন না । কারণ এটি ভারতের মহান জাতীয় ঐতিহ্য । মিঃ লালের ভুল বোঝাবুঝির সমাধান হওয়ার পরে সাকো পৃথিবীর সমস্ত মানুষের জন্য রামায়ণের একটি অ্যানিমেশন ফিল্ম বানানোরর প্রস্তাব দিয়েছিলেন। মিঃ লাল তার সাথে একমত হয়েছিলেন। সে অনুসারে ৮০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে অ্যানিমেশনে রামায়ণ তৈরির প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। এটি ছিল এ ধরনের প্রথম প্রচেষ্টা। প্রচুর সমস্যা কাটিয়ে ওঠে দ্য লিজেন্ড অফ রামায়ণ শেষ করতে এক দশক সময় লেগেছিল। ২০১২ সালের ২৪ এপ্রিল টোকিওর মিনাটোতে এসস্পিরেসন নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ইউগো সাকো ৮৪ বছর বয়সে পরলোক গমন করেন। মৃত্যুর সময় তিনি লর্ড কৃষ্ণঃসেলেশিয়াল কাউয়ার্ডের গল্প নিয়ে কাজ করছিলেন।
| ভারতে স্লিম্যানের পুনর্জন্ম বলা হত কাকে? | {
"answer_start": [
811,
811
],
"text": [
" ডঃ বিবি লালে",
" ডঃ বিবি লালে"
]
} |
bn_wiki_2269_05 | ইউগো সাকো | ইউগো সাকো (৪ ফেব্রুয়ারি ১৯২৮ – ২৪ এপ্রিল ২০১২) একজন জাপানি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, এবং প্রযোজক ছিলেন। তিনি রামায়ণ: দ্য লেজেন্ট অব প্রিন্স রামের জন্য বিখ্যাত।
১৯৪৮ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি জাপানের গিফুতে জন্মগ্রহণকারী ইউগো সাকো তাঁর শৈশবকালেই তার বাবা-মা হারান ।তাঁর বৌদ্ধ পুরোহিত হওয়ার প্রত্যাশা ছিল। তারপরে তিনি ভারতীয় দর্শনা ও ধারণাগুলির পাশাপাশি জেন সংস্কৃতিতে গভীরভাবে আকৃষ্ট হন। টেলিভিশন প্রোগ্রাম, ম্যাগাজিন এবং সংগীতে কাজ করে একজন ফ্রিল্যান্স স্রষ্টা হওয়ার চেয়ে দশ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি এনএইচকে, নিপ্পন হোসো কিয়োকেই (জাপানি ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন) এ কাজ করেছিলেন। ১৯৭০ সালে তাঁর প্রথম ভারত সফরের পরে তিনি ভারতের প্রতি আরও মুগ্ধ হয়েছিলেন এবং ৪০বারেরও বেশি ভারত যান। ভারতের উপর তিনি বহু প্রামাণ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। তাঁর জীবনের একটি প্রধান টার্নিং পয়েন্ট ছিল যখন তিনি ১৯৮৩ সালে ডঃ বিবি লালের সাথে সাক্ষাত করেছিলেন। যাকে ভারতে স্লিম্যানের পুনর্জন্ম বলা হত। তিনি একজন প্রত্নতাত্ত্বিক ছিলেন। উত্তর ভারতে উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদে শ্রীঙ্গাবেলাপুরে ডক্টর লালের "রামায়ণ রিলিক্স" খননকালে এককভাবে ভারত সরকারের অনুমতি নিয়ে জাপানীদের জন্য একক টেলিভিশন ডকুমেন্টারি তৈরি করছিলেন ইউগো সাকো। ১৯৮৩ সালের ২৫ এপ্রিল সংস্করণে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস(ভারতের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিকগুলির মধ্যে একটি) সাকো রচনা সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছিল। শীঘ্রই বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সেক্রেটারি জেনারেল হর মোহন লাল ভুল বোঝাবুঝির ভিত্তিতে একটি প্রতিবাদ চিঠি দিল্লির জাপানি দূতাবাসে পাঠান। তাতে বলা হয়েছিল যে কোনও বিদেশী নির্বিচারে রামায়ণচলচ্চিত্রায়ন করতে পারবেন না । কারণ এটি ভারতের মহান জাতীয় ঐতিহ্য । মিঃ লালের ভুল বোঝাবুঝির সমাধান হওয়ার পরে সাকো পৃথিবীর সমস্ত মানুষের জন্য রামায়ণের একটি অ্যানিমেশন ফিল্ম বানানোরর প্রস্তাব দিয়েছিলেন। মিঃ লাল তার সাথে একমত হয়েছিলেন। সে অনুসারে ৮০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে অ্যানিমেশনে রামায়ণ তৈরির প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। এটি ছিল এ ধরনের প্রথম প্রচেষ্টা। প্রচুর সমস্যা কাটিয়ে ওঠে দ্য লিজেন্ড অফ রামায়ণ শেষ করতে এক দশক সময় লেগেছিল। ২০১২ সালের ২৪ এপ্রিল টোকিওর মিনাটোতে এসস্পিরেসন নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ইউগো সাকো ৮৪ বছর বয়সে পরলোক গমন করেন। মৃত্যুর সময় তিনি লর্ড কৃষ্ণঃসেলেশিয়াল কাউয়ার্ডের গল্প নিয়ে কাজ করছিলেন।
| দ্য লিজেন্ড অফ রামায়ণ শেষ করতে কত সময় লেগেছিল? | {
"answer_start": [
1860,
1860
],
"text": [
"এক দশক",
"এক দশক"
]
} |
bn_wiki_2590_01 | এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্ট
| এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্ট বা ক্ষমতায়ন পরিকল্পনা একটি আমেরিকান মানবিক সংগঠন, মিলওয়াকি জংশন, ডেট্রয়েট, মিশিগানে অবস্থিত। সংগঠনটি গৃহহীনদের উদ্দেশ্যে কাজ করে এবং গৃহহীন মহিলাদের চাকরি দেয়, এবং গৃহহীন ব্যক্তির প্রয়োজনীয় কোট তৈরি করে।
এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্টটি ৫০১ (সি) ৩ অলাভজনক কর্পোরেশন হিসাবে ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, ভেরোনিকা স্কট কর্তৃক, যিনি ডেট্রয়েটের কলেজ ফর ক্রিয়েটিভ স্টাডিজের ছাত্র ছিলেন। বিদ্যালয় প্রকল্প থেকে শুরু করে স্কট প্রথমে টাইভেক হোম ইনসুলেশন এবং উলের সেনা কম্বল থেকে "এলিমেন্ট এস" নামে স্লিপিং ব্যাগ কোট ডিজাইন করেছিলেন গৃহহীন জনগোষ্ঠীকে সাহায্য করার জন্য। তিনি আসতে দুইভাবে সাহায্য করতে চেয়েছিলেন; শীতকাল জুড়ে হিমায়িত তাপমাত্রার জন্য উপযুক্ত টেকসই কোট প্রদান করে এবং তাদের প্রশিক্ষণ ও নিয়োগে সাহায্য করে। ডিসেম্বর ২০১৫-এর হিসাব অনুযায়ী, সংস্থাটি ৩০ জন গৃহহীন মহিলার প্রশিক্ষণ ও চাকরির ব্যবস্থা করেছিল এবং গৃহহীন মানুষের জন্য ১০,০০০ টিরও বেশি কোট তৈরি ও বিতরণ করেছিল। প্রতিটি কোট তৈরিতে খরচ হয়েছিল ১০০ ডলার।
উৎপাদন পর্যায়ে পৌঁছানোর জন্য, এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্ট পোশাক কোম্পানি করহার্টের উপর নির্ভর করে। এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্টটি জিএম কর্তৃক দান করা নিরোধক সামগ্রী সহ দ্য উইমেন্স ফাউন্ডেশন, এসিএমই মিলস সহ ডেট্রয়েট-ভিত্তিক অসংখ্য সংস্থার সমর্থনও পায়। প্রোডাকশন স্টুডিওটি প্রথমে ডেট্রয়েটের কর্কটাউন, ডেট্রয়েডে অবস্থিত ছিল। অলাভজনক পনিরাইড অনেক সংস্থার মধ্যে একটি, যা তুলনামূলক বাজার মূল্যের প্রায় ২০% নিয়ে নির্মাতারা ও উদ্যোক্তাদের জন্য স্থান ভাড়া দেওয়া হয়, যা একটি সামাজিক মিশন। এটি তখন পনিরিড থেকে ভাগ হয়ে অপারেশন সম্প্রসারণের জন্য ডেট্রয়েট পাশ্ববর্তী মিলওয়াকি জংশনের একটি বৃহত্তর স্থানে স্থানান্তরিত হয়েছে। স্কটের মতে, প্রকল্পটি তৈরির সময়, তাকে সবাই বলেছিল যে, তার ধারণাটি কখনই সফল হবে না - এটা এই জন্য নয় যে তার ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা নেই, কিন্তু কারণ যে গৃহহীন মহিলাদের তিনি ভাড়া করেছিলেন তাদের "সক্ষমতা" নেই। স্কট বলেন, "আমি যে গৃহহীন মহিলাদের ভাড়া করি তারা প্রতিদিন প্রমাণ করে তারা শক্তিশালী এবং চালিত, আমি সেটা উপভোগ করি। তাদের জীবনের একটি অংশ হতে পেরে আমি বিশেষাধিকারী।" ২০১৫ সালে, এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্ট শিকাগো-ভিত্তিক সংগীতশিল্পী এবং সক্রিয়কর্মী চ্যান্সেলর বেনেট, বা চান্স দ্য র্যাপারের সাথে কাজ করেছিল এবং অর্থ সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছিল, শিকাগোর গৃহহীনদের এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্টের আওতায় কোট সরবরাহ করা জন্য। | এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্ট বা ক্ষমতায়ন পরিকল্পনা কী ? | {
"answer_start": [
49,
49
],
"text": [
"একটি আমেরিকান মানবিক সংগঠন",
"একটি আমেরিকান মানবিক সংগঠন"
]
} |
bn_wiki_2590_02 | এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্ট
| এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্ট বা ক্ষমতায়ন পরিকল্পনা একটি আমেরিকান মানবিক সংগঠন, মিলওয়াকি জংশন, ডেট্রয়েট, মিশিগানে অবস্থিত। সংগঠনটি গৃহহীনদের উদ্দেশ্যে কাজ করে এবং গৃহহীন মহিলাদের চাকরি দেয়, এবং গৃহহীন ব্যক্তির প্রয়োজনীয় কোট তৈরি করে।
এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্টটি ৫০১ (সি) ৩ অলাভজনক কর্পোরেশন হিসাবে ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, ভেরোনিকা স্কট কর্তৃক, যিনি ডেট্রয়েটের কলেজ ফর ক্রিয়েটিভ স্টাডিজের ছাত্র ছিলেন। বিদ্যালয় প্রকল্প থেকে শুরু করে স্কট প্রথমে টাইভেক হোম ইনসুলেশন এবং উলের সেনা কম্বল থেকে "এলিমেন্ট এস" নামে স্লিপিং ব্যাগ কোট ডিজাইন করেছিলেন গৃহহীন জনগোষ্ঠীকে সাহায্য করার জন্য। তিনি আসতে দুইভাবে সাহায্য করতে চেয়েছিলেন; শীতকাল জুড়ে হিমায়িত তাপমাত্রার জন্য উপযুক্ত টেকসই কোট প্রদান করে এবং তাদের প্রশিক্ষণ ও নিয়োগে সাহায্য করে। ডিসেম্বর ২০১৫-এর হিসাব অনুযায়ী, সংস্থাটি ৩০ জন গৃহহীন মহিলার প্রশিক্ষণ ও চাকরির ব্যবস্থা করেছিল এবং গৃহহীন মানুষের জন্য ১০,০০০ টিরও বেশি কোট তৈরি ও বিতরণ করেছিল। প্রতিটি কোট তৈরিতে খরচ হয়েছিল ১০০ ডলার।
উৎপাদন পর্যায়ে পৌঁছানোর জন্য, এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্ট পোশাক কোম্পানি করহার্টের উপর নির্ভর করে। এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্টটি জিএম কর্তৃক দান করা নিরোধক সামগ্রী সহ দ্য উইমেন্স ফাউন্ডেশন, এসিএমই মিলস সহ ডেট্রয়েট-ভিত্তিক অসংখ্য সংস্থার সমর্থনও পায়। প্রোডাকশন স্টুডিওটি প্রথমে ডেট্রয়েটের কর্কটাউন, ডেট্রয়েডে অবস্থিত ছিল। অলাভজনক পনিরাইড অনেক সংস্থার মধ্যে একটি, যা তুলনামূলক বাজার মূল্যের প্রায় ২০% নিয়ে নির্মাতারা ও উদ্যোক্তাদের জন্য স্থান ভাড়া দেওয়া হয়, যা একটি সামাজিক মিশন। এটি তখন পনিরিড থেকে ভাগ হয়ে অপারেশন সম্প্রসারণের জন্য ডেট্রয়েট পাশ্ববর্তী মিলওয়াকি জংশনের একটি বৃহত্তর স্থানে স্থানান্তরিত হয়েছে। স্কটের মতে, প্রকল্পটি তৈরির সময়, তাকে সবাই বলেছিল যে, তার ধারণাটি কখনই সফল হবে না - এটা এই জন্য নয় যে তার ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা নেই, কিন্তু কারণ যে গৃহহীন মহিলাদের তিনি ভাড়া করেছিলেন তাদের "সক্ষমতা" নেই। স্কট বলেন, "আমি যে গৃহহীন মহিলাদের ভাড়া করি তারা প্রতিদিন প্রমাণ করে তারা শক্তিশালী এবং চালিত, আমি সেটা উপভোগ করি। তাদের জীবনের একটি অংশ হতে পেরে আমি বিশেষাধিকারী।" ২০১৫ সালে, এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্ট শিকাগো-ভিত্তিক সংগীতশিল্পী এবং সক্রিয়কর্মী চ্যান্সেলর বেনেট, বা চান্স দ্য র্যাপারের সাথে কাজ করেছিল এবং অর্থ সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছিল, শিকাগোর গৃহহীনদের এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্টের আওতায় কোট সরবরাহ করা জন্য। | এম্পাওয়ারমেন্ট প্ল্যান্ট কাদের উদ্দেশ্যে কাজ করে ? | {
"answer_start": [
130,
130
],
"text": [
"গৃহহীনদের",
"গৃহহীনদের"
]
} |
bn_wiki_0594_01 | কম্পিউটার | গণনাযন্ত্র, সংগনক বা কম্পিউটার হল এমন একটি যন্ত্র যা সুনির্দিষ্ট নির্দেশ অনুসরণ করে গাণিতিক গণনা সংক্রান্ত কাজ খুব দ্রুত করতে পারে।
কম্পিউটার শব্দটি গ্রিক "কম্পিউট" শব্দ থেকে এসেছে। "কম্পিউট" শব্দের অর্থ হিসাব বা গণনা করা। আর কম্পিউটার শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র। কিন্তু এখন আর কম্পিউটারকে শুধু গণনাকারী যন্ত্র বলা যায় না। কম্পিউটার এমন এক যন্ত্র যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে। সভ্যতার বিকাশ এবং বর্তমানে তার দ্রুত অগ্রগতির মূলে রয়েছে গণিত ও কম্পিউটারের প্রবল প্রভাব। পশ্চিমবঙ্গে প্রথম কম্পিউটার আসে ১৯৬৪ সালে। প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গণনা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গণনা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।
১৬১৭ সালে স্কটল্যান্ডের গণিতবিদ জন নেপিয়ার গণনার কাজে ছাপা বা দাগ কাটাকাটি অথবা দন্ড ব্যবহার করেন। এসব দন্ড জন নেপিয়ার এর অস্থি নামে পরিচিত। ১৬৪২ সালে ১৯ বছর বয়স্ক ফরাসি বিজ্ঞানী ব্লেইজ প্যাসকেল সর্বপ্রথম যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন। তিনি দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ারের সাহায্যে যোগ বিয়োগ করার পদ্ধতি চালু করেন। ১৬৭১ সালের জার্মান গণিতবিদ গটফ্রাইড ভন লিবনিজ প্যাসকেলের যন্ত্রের ভিত্তিতে চাকা ও দন্ড ব্যবহার করে গুণ ও ভাগের ক্ষমতাসম্পন্ন আরো উন্নত যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর তৈরি করেন। তিনি যন্ত্রটির নাম দেন রিকোনিং যন্ত্র। পরে ১৮২০ সালে টমাস ডি কোমার রিকোনিং যন্ত্রের পরিমার্জন করে লিবনিজের যন্ত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন। | গণনাযন্ত্র কী? | {
"answer_start": [
50,
50
],
"text": [
"যা সুনির্দিষ্ট নির্দেশ অনুসরণ করে গাণিতিক গণনা সংক্রান্ত কাজ খুব দ্রুত করতে পারে",
"যা সুনির্দিষ্ট নির্দেশ অনুসরণ করে গাণিতিক গণনা সংক্রান্ত কাজ খুব দ্রুত করতে পারে"
]
} |
bn_wiki_0594_02 | কম্পিউটার | গণনাযন্ত্র, সংগনক বা কম্পিউটার হল এমন একটি যন্ত্র যা সুনির্দিষ্ট নির্দেশ অনুসরণ করে গাণিতিক গণনা সংক্রান্ত কাজ খুব দ্রুত করতে পারে।
কম্পিউটার শব্দটি গ্রিক "কম্পিউট" শব্দ থেকে এসেছে। "কম্পিউট" শব্দের অর্থ হিসাব বা গণনা করা। আর কম্পিউটার শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র। কিন্তু এখন আর কম্পিউটারকে শুধু গণনাকারী যন্ত্র বলা যায় না। কম্পিউটার এমন এক যন্ত্র যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে। সভ্যতার বিকাশ এবং বর্তমানে তার দ্রুত অগ্রগতির মূলে রয়েছে গণিত ও কম্পিউটারের প্রবল প্রভাব। পশ্চিমবঙ্গে প্রথম কম্পিউটার আসে ১৯৬৪ সালে। প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গণনা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গণনা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।
১৬১৭ সালে স্কটল্যান্ডের গণিতবিদ জন নেপিয়ার গণনার কাজে ছাপা বা দাগ কাটাকাটি অথবা দন্ড ব্যবহার করেন। এসব দন্ড জন নেপিয়ার এর অস্থি নামে পরিচিত। ১৬৪২ সালে ১৯ বছর বয়স্ক ফরাসি বিজ্ঞানী ব্লেইজ প্যাসকেল সর্বপ্রথম যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন। তিনি দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ারের সাহায্যে যোগ বিয়োগ করার পদ্ধতি চালু করেন। ১৬৭১ সালের জার্মান গণিতবিদ গটফ্রাইড ভন লিবনিজ প্যাসকেলের যন্ত্রের ভিত্তিতে চাকা ও দন্ড ব্যবহার করে গুণ ও ভাগের ক্ষমতাসম্পন্ন আরো উন্নত যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর তৈরি করেন। তিনি যন্ত্রটির নাম দেন রিকোনিং যন্ত্র। পরে ১৮২০ সালে টমাস ডি কোমার রিকোনিং যন্ত্রের পরিমার্জন করে লিবনিজের যন্ত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন। | সংগনক কী? | {
"answer_start": [
50,
50
],
"text": [
"যা সুনির্দিষ্ট নির্দেশ অনুসরণ করে গাণিতিক গণনা সংক্রান্ত কাজ খুব দ্রুত করতে পারে",
"যা সুনির্দিষ্ট নির্দেশ অনুসরণ করে গাণিতিক গণনা সংক্রান্ত কাজ খুব দ্রুত করতে পারে"
]
} |
bn_wiki_0594_04 | কম্পিউটার | গণনাযন্ত্র, সংগনক বা কম্পিউটার হল এমন একটি যন্ত্র যা সুনির্দিষ্ট নির্দেশ অনুসরণ করে গাণিতিক গণনা সংক্রান্ত কাজ খুব দ্রুত করতে পারে।
কম্পিউটার শব্দটি গ্রিক "কম্পিউট" শব্দ থেকে এসেছে। "কম্পিউট" শব্দের অর্থ হিসাব বা গণনা করা। আর কম্পিউটার শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র। কিন্তু এখন আর কম্পিউটারকে শুধু গণনাকারী যন্ত্র বলা যায় না। কম্পিউটার এমন এক যন্ত্র যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে। সভ্যতার বিকাশ এবং বর্তমানে তার দ্রুত অগ্রগতির মূলে রয়েছে গণিত ও কম্পিউটারের প্রবল প্রভাব। পশ্চিমবঙ্গে প্রথম কম্পিউটার আসে ১৯৬৪ সালে। প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গণনা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গণনা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।
১৬১৭ সালে স্কটল্যান্ডের গণিতবিদ জন নেপিয়ার গণনার কাজে ছাপা বা দাগ কাটাকাটি অথবা দন্ড ব্যবহার করেন। এসব দন্ড জন নেপিয়ার এর অস্থি নামে পরিচিত। ১৬৪২ সালে ১৯ বছর বয়স্ক ফরাসি বিজ্ঞানী ব্লেইজ প্যাসকেল সর্বপ্রথম যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন। তিনি দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ারের সাহায্যে যোগ বিয়োগ করার পদ্ধতি চালু করেন। ১৬৭১ সালের জার্মান গণিতবিদ গটফ্রাইড ভন লিবনিজ প্যাসকেলের যন্ত্রের ভিত্তিতে চাকা ও দন্ড ব্যবহার করে গুণ ও ভাগের ক্ষমতাসম্পন্ন আরো উন্নত যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর তৈরি করেন। তিনি যন্ত্রটির নাম দেন রিকোনিং যন্ত্র। পরে ১৮২০ সালে টমাস ডি কোমার রিকোনিং যন্ত্রের পরিমার্জন করে লিবনিজের যন্ত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন। | কম্পিউটার শব্দটি কোন শব্দ থেকে এসেছে? | {
"answer_start": [
105,
149
],
"text": [
"গ্রিক \"\"কম্পিউট\"\" শব্দ",
"গ্রিক \"কম্পিউট\" শব্দ থেকে"
]
} |
bn_wiki_0594_05 | কম্পিউটার | গণনাযন্ত্র, সংগনক বা কম্পিউটার হল এমন একটি যন্ত্র যা সুনির্দিষ্ট নির্দেশ অনুসরণ করে গাণিতিক গণনা সংক্রান্ত কাজ খুব দ্রুত করতে পারে।
কম্পিউটার শব্দটি গ্রিক "কম্পিউট" শব্দ থেকে এসেছে। "কম্পিউট" শব্দের অর্থ হিসাব বা গণনা করা। আর কম্পিউটার শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র। কিন্তু এখন আর কম্পিউটারকে শুধু গণনাকারী যন্ত্র বলা যায় না। কম্পিউটার এমন এক যন্ত্র যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে। সভ্যতার বিকাশ এবং বর্তমানে তার দ্রুত অগ্রগতির মূলে রয়েছে গণিত ও কম্পিউটারের প্রবল প্রভাব। পশ্চিমবঙ্গে প্রথম কম্পিউটার আসে ১৯৬৪ সালে। প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গণনা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গণনা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।
১৬১৭ সালে স্কটল্যান্ডের গণিতবিদ জন নেপিয়ার গণনার কাজে ছাপা বা দাগ কাটাকাটি অথবা দন্ড ব্যবহার করেন। এসব দন্ড জন নেপিয়ার এর অস্থি নামে পরিচিত। ১৬৪২ সালে ১৯ বছর বয়স্ক ফরাসি বিজ্ঞানী ব্লেইজ প্যাসকেল সর্বপ্রথম যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন। তিনি দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ারের সাহায্যে যোগ বিয়োগ করার পদ্ধতি চালু করেন। ১৬৭১ সালের জার্মান গণিতবিদ গটফ্রাইড ভন লিবনিজ প্যাসকেলের যন্ত্রের ভিত্তিতে চাকা ও দন্ড ব্যবহার করে গুণ ও ভাগের ক্ষমতাসম্পন্ন আরো উন্নত যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর তৈরি করেন। তিনি যন্ত্রটির নাম দেন রিকোনিং যন্ত্র। পরে ১৮২০ সালে টমাস ডি কোমার রিকোনিং যন্ত্রের পরিমার্জন করে লিবনিজের যন্ত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন। | রিকোনিং যন্ত্রের পরিমার্জন করে কে? | {
"answer_start": [
1638,
1639
],
"text": [
" টমাস ডি কোমার",
"টমাস ডি কোমার"
]
} |
bn_wiki_0688_02 | লিনাক্স ইতিহাস | ১৯৮৩ সালে রিচার্ড স্টলম্যান গ্নু প্রকল্প প্রতিষ্ঠা করেন। গ্নু প্রকল্পের উদ্দেশ্য ছিল পরিপূর্ণ মুক্ত সফটওয়্যার ব্যবহার করে একটি পূর্ণাঙ্গ ইউনিক্স-সদৃশ অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করা। ৯০-এর দশকের শুরুর দিকেই গ্নু এই অপারেটিং সিস্টেমের প্রায় সমস্ত প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো বানাতে বা সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়। উপাদানগুলোর মধ্যে ছিল বিভিন্ন কোড লাইব্রেরি, কম্পাইলার, লেখা সম্পাদক(টেক্সট এডিটর), একটি ইউনিক্স-সদৃশ শেল, এবং আরও অন্যান্য কিছু সফটওয়্যার। কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান তখনও উন্নয়ন করা হয়নি, আর তা হল কার্নেল - অপারেটিং সিস্টেমটির নিম্নতম স্তরের উপাদান বা ভিত্তি।
১৯৯০ সালে গ্নু প্রকল্প তাদের নিজস্ব কার্নেল গ্নু হার্ডের ওপর কাজ শুরু করে। হার্ডের প্রাথমিক পরিকল্পনাকারী টমাস বুশনেলের কথানুযায়ী গ্নুর প্রাথমিক পরিকল্পনা ছিল বিএসডি ৪.৪-লাইট কার্নেলটি হার্ডের ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করা। সে সময়ের কথা মনে করে তিনি বলেন, “এখন আমি নিশ্চিত, যদি পরিকল্পনাটি সফল হত, বিশ্বকে তখন একদম আলাদাভাবে দেখতে পারতাম আমরা।” কিন্তু বার্কলির প্রোগ্রামারদের মধ্যে সহযোগিতার ঘাটতি দেখে স্টলম্যান হার্ড প্রকল্পের জন্য মাখ মাইক্রোকার্নেল ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু পরে দেখা যায় এটির ব্যবহার আশাতীতভাবে কষ্টসাধ্য, ফলে হার্ডের উন্নয়নকাজ ধীরগতিতে এগোতে থাকে।
প্রায় কাছাকাছি সময়ে ১৯৯১ সালে, লিনাস টরভল্ডস নামের এক ফিনীয় ছাত্র হেলসিংকি বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠরত অবস্থায় শখের বশে আরেকটি কার্নেলের ওপর কাজ শুরু করেন। এই কার্নেলটিই পরে লিনাক্স কার্নেলে রূপ নেয়। লিনুস প্রথমদিকে মিনিক্স নামের একটি সরলীকৃত ইউনিক্স-সদৃশ অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে কাজ শুরু করেন। মিনিক্সের রচয়িতা ছিলেন এন্ড্রু টানেনবম, একজন প্রখ্যাত অপারেটিং সিস্টেম ডিজাইন প্রশিক্ষক। তবে টানেনবম তার মিনিক্স সিস্টেমের ওপর সরাসরি কাজ করে উন্নতিসাধনের অনুমতি দিতেন না। ফলে লিনুসকে মিনিক্সের সমতুল্য একটি সিস্টেম বানাতে হয়। লিনুস প্রথমে আইএ-৩২ এসেম্বলার ও সি'র সাহায্যে একটি টার্মিনাল ইমুলেটর তৈরী করেন ও এটিকে কম্পাইল করে বাইনারি আকারে রূপান্তরিত করেন, যাতে এটি যেকোনো অপারেটিং সিস্টেমের বাইরেও ফ্লপি ডিস্ক থেকে বুট করে চালানো যায়। টার্মিনাল ইমুলেটরটিতে একসাথে দুটো থ্রেড চলত। একটি থ্রেড ছিল সিরিয়াল পোর্ট থেকে ক্যারেক্টার পড়ার জন্য, আর অন্যটি ছিল পোর্টে ক্যারেক্টার পাঠানোর জন্য। যখন লিনুসের ডিস্ক থেকে ফাইল পড়া ও লেখার প্রয়োজন পড়ল, তখন তিনি এই ইমুলেটরটির সাথে একটি সম্পূর্ণ ফাইল সিস্টেম হ্যান্ডলার যোগ করেন। এরপর ধীরে ধীরে তিনি এটিকে একটি সম্পূর্ণ অপারেটিং সিস্টেম কার্নেলে রূপ দেন, যাতে এটিকে পজিক্স-অনুগামী সিস্টেমসমূহের ভিত্তিরূপে ব্যবহার করা যায়। লিনাক্স কার্নেলের প্রথম সংস্করণ (০.০.১) ইন্টারনেটে প্রকাশ পায় ১৯৯১ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর। কিছুদিন পরেই ১৯৯১-এর অক্টোবরে এর দ্বিতীয় সংস্করণটি বের হয়। তখন থেকে সারা বিশ্ব থেকে হাজার হাজার উন্নয়নকারী(ডেভলপার) লিনাক্সের এই প্রকল্পে অংশ নিয়েছেন। এরিক রেমনডের লেখা প্রবন্ধ দ্যা ক্যাথেড্রাল এন্ড দ্যা বাজারে লিনাক্স কার্নেলের (ও অন্যান্য সমজাতীয় সফটওয়্যারের) উন্নয়নপ্রক্রিয়ার মডেল সম্পর্কে আলচনা করা হয়েছে। | কবে গ্নু প্রকল্প তাদের নিজস্ব কার্নেল গ্নু হার্ডের ওপর কাজ শুরু করে? | {
"answer_start": [
567,
567
],
"text": [
"১৯৯০ সালে",
"১৯৯০ সালে"
]
} |
bn_wiki_0688_03 | লিনাক্স ইতিহাস | ১৯৮৩ সালে রিচার্ড স্টলম্যান গ্নু প্রকল্প প্রতিষ্ঠা করেন। গ্নু প্রকল্পের উদ্দেশ্য ছিল পরিপূর্ণ মুক্ত সফটওয়্যার ব্যবহার করে একটি পূর্ণাঙ্গ ইউনিক্স-সদৃশ অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করা। ৯০-এর দশকের শুরুর দিকেই গ্নু এই অপারেটিং সিস্টেমের প্রায় সমস্ত প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো বানাতে বা সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়। উপাদানগুলোর মধ্যে ছিল বিভিন্ন কোড লাইব্রেরি, কম্পাইলার, লেখা সম্পাদক(টেক্সট এডিটর), একটি ইউনিক্স-সদৃশ শেল, এবং আরও অন্যান্য কিছু সফটওয়্যার। কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান তখনও উন্নয়ন করা হয়নি, আর তা হল কার্নেল - অপারেটিং সিস্টেমটির নিম্নতম স্তরের উপাদান বা ভিত্তি।
১৯৯০ সালে গ্নু প্রকল্প তাদের নিজস্ব কার্নেল গ্নু হার্ডের ওপর কাজ শুরু করে। হার্ডের প্রাথমিক পরিকল্পনাকারী টমাস বুশনেলের কথানুযায়ী গ্নুর প্রাথমিক পরিকল্পনা ছিল বিএসডি ৪.৪-লাইট কার্নেলটি হার্ডের ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করা। সে সময়ের কথা মনে করে তিনি বলেন, “এখন আমি নিশ্চিত, যদি পরিকল্পনাটি সফল হত, বিশ্বকে তখন একদম আলাদাভাবে দেখতে পারতাম আমরা।” কিন্তু বার্কলির প্রোগ্রামারদের মধ্যে সহযোগিতার ঘাটতি দেখে স্টলম্যান হার্ড প্রকল্পের জন্য মাখ মাইক্রোকার্নেল ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু পরে দেখা যায় এটির ব্যবহার আশাতীতভাবে কষ্টসাধ্য, ফলে হার্ডের উন্নয়নকাজ ধীরগতিতে এগোতে থাকে।
প্রায় কাছাকাছি সময়ে ১৯৯১ সালে, লিনাস টরভল্ডস নামের এক ফিনীয় ছাত্র হেলসিংকি বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠরত অবস্থায় শখের বশে আরেকটি কার্নেলের ওপর কাজ শুরু করেন। এই কার্নেলটিই পরে লিনাক্স কার্নেলে রূপ নেয়। লিনুস প্রথমদিকে মিনিক্স নামের একটি সরলীকৃত ইউনিক্স-সদৃশ অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে কাজ শুরু করেন। মিনিক্সের রচয়িতা ছিলেন এন্ড্রু টানেনবম, একজন প্রখ্যাত অপারেটিং সিস্টেম ডিজাইন প্রশিক্ষক। তবে টানেনবম তার মিনিক্স সিস্টেমের ওপর সরাসরি কাজ করে উন্নতিসাধনের অনুমতি দিতেন না। ফলে লিনুসকে মিনিক্সের সমতুল্য একটি সিস্টেম বানাতে হয়। লিনুস প্রথমে আইএ-৩২ এসেম্বলার ও সি'র সাহায্যে একটি টার্মিনাল ইমুলেটর তৈরী করেন ও এটিকে কম্পাইল করে বাইনারি আকারে রূপান্তরিত করেন, যাতে এটি যেকোনো অপারেটিং সিস্টেমের বাইরেও ফ্লপি ডিস্ক থেকে বুট করে চালানো যায়। টার্মিনাল ইমুলেটরটিতে একসাথে দুটো থ্রেড চলত। একটি থ্রেড ছিল সিরিয়াল পোর্ট থেকে ক্যারেক্টার পড়ার জন্য, আর অন্যটি ছিল পোর্টে ক্যারেক্টার পাঠানোর জন্য। যখন লিনুসের ডিস্ক থেকে ফাইল পড়া ও লেখার প্রয়োজন পড়ল, তখন তিনি এই ইমুলেটরটির সাথে একটি সম্পূর্ণ ফাইল সিস্টেম হ্যান্ডলার যোগ করেন। এরপর ধীরে ধীরে তিনি এটিকে একটি সম্পূর্ণ অপারেটিং সিস্টেম কার্নেলে রূপ দেন, যাতে এটিকে পজিক্স-অনুগামী সিস্টেমসমূহের ভিত্তিরূপে ব্যবহার করা যায়। লিনাক্স কার্নেলের প্রথম সংস্করণ (০.০.১) ইন্টারনেটে প্রকাশ পায় ১৯৯১ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর। কিছুদিন পরেই ১৯৯১-এর অক্টোবরে এর দ্বিতীয় সংস্করণটি বের হয়। তখন থেকে সারা বিশ্ব থেকে হাজার হাজার উন্নয়নকারী(ডেভলপার) লিনাক্সের এই প্রকল্পে অংশ নিয়েছেন। এরিক রেমনডের লেখা প্রবন্ধ দ্যা ক্যাথেড্রাল এন্ড দ্যা বাজারে লিনাক্স কার্নেলের (ও অন্যান্য সমজাতীয় সফটওয়্যারের) উন্নয়নপ্রক্রিয়ার মডেল সম্পর্কে আলচনা করা হয়েছে। | লিনুস প্রথমদিকে কি নামের একটি সরলীকৃত ইউনিক্স-সদৃশ অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে কাজ শুরু করেন? | {
"answer_start": [
1359,
1359
],
"text": [
"মিনিক্স",
"মিনিক্স"
]
} |
bn_wiki_0688_04 | লিনাক্স ইতিহাস | ১৯৮৩ সালে রিচার্ড স্টলম্যান গ্নু প্রকল্প প্রতিষ্ঠা করেন। গ্নু প্রকল্পের উদ্দেশ্য ছিল পরিপূর্ণ মুক্ত সফটওয়্যার ব্যবহার করে একটি পূর্ণাঙ্গ ইউনিক্স-সদৃশ অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করা। ৯০-এর দশকের শুরুর দিকেই গ্নু এই অপারেটিং সিস্টেমের প্রায় সমস্ত প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো বানাতে বা সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়। উপাদানগুলোর মধ্যে ছিল বিভিন্ন কোড লাইব্রেরি, কম্পাইলার, লেখা সম্পাদক(টেক্সট এডিটর), একটি ইউনিক্স-সদৃশ শেল, এবং আরও অন্যান্য কিছু সফটওয়্যার। কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান তখনও উন্নয়ন করা হয়নি, আর তা হল কার্নেল - অপারেটিং সিস্টেমটির নিম্নতম স্তরের উপাদান বা ভিত্তি।
১৯৯০ সালে গ্নু প্রকল্প তাদের নিজস্ব কার্নেল গ্নু হার্ডের ওপর কাজ শুরু করে। হার্ডের প্রাথমিক পরিকল্পনাকারী টমাস বুশনেলের কথানুযায়ী গ্নুর প্রাথমিক পরিকল্পনা ছিল বিএসডি ৪.৪-লাইট কার্নেলটি হার্ডের ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করা। সে সময়ের কথা মনে করে তিনি বলেন, “এখন আমি নিশ্চিত, যদি পরিকল্পনাটি সফল হত, বিশ্বকে তখন একদম আলাদাভাবে দেখতে পারতাম আমরা।” কিন্তু বার্কলির প্রোগ্রামারদের মধ্যে সহযোগিতার ঘাটতি দেখে স্টলম্যান হার্ড প্রকল্পের জন্য মাখ মাইক্রোকার্নেল ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু পরে দেখা যায় এটির ব্যবহার আশাতীতভাবে কষ্টসাধ্য, ফলে হার্ডের উন্নয়নকাজ ধীরগতিতে এগোতে থাকে।
প্রায় কাছাকাছি সময়ে ১৯৯১ সালে, লিনাস টরভল্ডস নামের এক ফিনীয় ছাত্র হেলসিংকি বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠরত অবস্থায় শখের বশে আরেকটি কার্নেলের ওপর কাজ শুরু করেন। এই কার্নেলটিই পরে লিনাক্স কার্নেলে রূপ নেয়। লিনুস প্রথমদিকে মিনিক্স নামের একটি সরলীকৃত ইউনিক্স-সদৃশ অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে কাজ শুরু করেন। মিনিক্সের রচয়িতা ছিলেন এন্ড্রু টানেনবম, একজন প্রখ্যাত অপারেটিং সিস্টেম ডিজাইন প্রশিক্ষক। তবে টানেনবম তার মিনিক্স সিস্টেমের ওপর সরাসরি কাজ করে উন্নতিসাধনের অনুমতি দিতেন না। ফলে লিনুসকে মিনিক্সের সমতুল্য একটি সিস্টেম বানাতে হয়। লিনুস প্রথমে আইএ-৩২ এসেম্বলার ও সি'র সাহায্যে একটি টার্মিনাল ইমুলেটর তৈরী করেন ও এটিকে কম্পাইল করে বাইনারি আকারে রূপান্তরিত করেন, যাতে এটি যেকোনো অপারেটিং সিস্টেমের বাইরেও ফ্লপি ডিস্ক থেকে বুট করে চালানো যায়। টার্মিনাল ইমুলেটরটিতে একসাথে দুটো থ্রেড চলত। একটি থ্রেড ছিল সিরিয়াল পোর্ট থেকে ক্যারেক্টার পড়ার জন্য, আর অন্যটি ছিল পোর্টে ক্যারেক্টার পাঠানোর জন্য। যখন লিনুসের ডিস্ক থেকে ফাইল পড়া ও লেখার প্রয়োজন পড়ল, তখন তিনি এই ইমুলেটরটির সাথে একটি সম্পূর্ণ ফাইল সিস্টেম হ্যান্ডলার যোগ করেন। এরপর ধীরে ধীরে তিনি এটিকে একটি সম্পূর্ণ অপারেটিং সিস্টেম কার্নেলে রূপ দেন, যাতে এটিকে পজিক্স-অনুগামী সিস্টেমসমূহের ভিত্তিরূপে ব্যবহার করা যায়। লিনাক্স কার্নেলের প্রথম সংস্করণ (০.০.১) ইন্টারনেটে প্রকাশ পায় ১৯৯১ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর। কিছুদিন পরেই ১৯৯১-এর অক্টোবরে এর দ্বিতীয় সংস্করণটি বের হয়। তখন থেকে সারা বিশ্ব থেকে হাজার হাজার উন্নয়নকারী(ডেভলপার) লিনাক্সের এই প্রকল্পে অংশ নিয়েছেন। এরিক রেমনডের লেখা প্রবন্ধ দ্যা ক্যাথেড্রাল এন্ড দ্যা বাজারে লিনাক্স কার্নেলের (ও অন্যান্য সমজাতীয় সফটওয়্যারের) উন্নয়নপ্রক্রিয়ার মডেল সম্পর্কে আলচনা করা হয়েছে। | লিনাক্স প্রাথমিকভাবে ইন্টেল কোন মাইক্রোপ্রসেসরের জন্য তৈরি? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0688_05 | লিনাক্স ইতিহাস | ১৯৮৩ সালে রিচার্ড স্টলম্যান গ্নু প্রকল্প প্রতিষ্ঠা করেন। গ্নু প্রকল্পের উদ্দেশ্য ছিল পরিপূর্ণ মুক্ত সফটওয়্যার ব্যবহার করে একটি পূর্ণাঙ্গ ইউনিক্স-সদৃশ অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করা। ৯০-এর দশকের শুরুর দিকেই গ্নু এই অপারেটিং সিস্টেমের প্রায় সমস্ত প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো বানাতে বা সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়। উপাদানগুলোর মধ্যে ছিল বিভিন্ন কোড লাইব্রেরি, কম্পাইলার, লেখা সম্পাদক(টেক্সট এডিটর), একটি ইউনিক্স-সদৃশ শেল, এবং আরও অন্যান্য কিছু সফটওয়্যার। কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান তখনও উন্নয়ন করা হয়নি, আর তা হল কার্নেল - অপারেটিং সিস্টেমটির নিম্নতম স্তরের উপাদান বা ভিত্তি।
১৯৯০ সালে গ্নু প্রকল্প তাদের নিজস্ব কার্নেল গ্নু হার্ডের ওপর কাজ শুরু করে। হার্ডের প্রাথমিক পরিকল্পনাকারী টমাস বুশনেলের কথানুযায়ী গ্নুর প্রাথমিক পরিকল্পনা ছিল বিএসডি ৪.৪-লাইট কার্নেলটি হার্ডের ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করা। সে সময়ের কথা মনে করে তিনি বলেন, “এখন আমি নিশ্চিত, যদি পরিকল্পনাটি সফল হত, বিশ্বকে তখন একদম আলাদাভাবে দেখতে পারতাম আমরা।” কিন্তু বার্কলির প্রোগ্রামারদের মধ্যে সহযোগিতার ঘাটতি দেখে স্টলম্যান হার্ড প্রকল্পের জন্য মাখ মাইক্রোকার্নেল ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু পরে দেখা যায় এটির ব্যবহার আশাতীতভাবে কষ্টসাধ্য, ফলে হার্ডের উন্নয়নকাজ ধীরগতিতে এগোতে থাকে।
প্রায় কাছাকাছি সময়ে ১৯৯১ সালে, লিনাস টরভল্ডস নামের এক ফিনীয় ছাত্র হেলসিংকি বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠরত অবস্থায় শখের বশে আরেকটি কার্নেলের ওপর কাজ শুরু করেন। এই কার্নেলটিই পরে লিনাক্স কার্নেলে রূপ নেয়। লিনুস প্রথমদিকে মিনিক্স নামের একটি সরলীকৃত ইউনিক্স-সদৃশ অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে কাজ শুরু করেন। মিনিক্সের রচয়িতা ছিলেন এন্ড্রু টানেনবম, একজন প্রখ্যাত অপারেটিং সিস্টেম ডিজাইন প্রশিক্ষক। তবে টানেনবম তার মিনিক্স সিস্টেমের ওপর সরাসরি কাজ করে উন্নতিসাধনের অনুমতি দিতেন না। ফলে লিনুসকে মিনিক্সের সমতুল্য একটি সিস্টেম বানাতে হয়। লিনুস প্রথমে আইএ-৩২ এসেম্বলার ও সি'র সাহায্যে একটি টার্মিনাল ইমুলেটর তৈরী করেন ও এটিকে কম্পাইল করে বাইনারি আকারে রূপান্তরিত করেন, যাতে এটি যেকোনো অপারেটিং সিস্টেমের বাইরেও ফ্লপি ডিস্ক থেকে বুট করে চালানো যায়। টার্মিনাল ইমুলেটরটিতে একসাথে দুটো থ্রেড চলত। একটি থ্রেড ছিল সিরিয়াল পোর্ট থেকে ক্যারেক্টার পড়ার জন্য, আর অন্যটি ছিল পোর্টে ক্যারেক্টার পাঠানোর জন্য। যখন লিনুসের ডিস্ক থেকে ফাইল পড়া ও লেখার প্রয়োজন পড়ল, তখন তিনি এই ইমুলেটরটির সাথে একটি সম্পূর্ণ ফাইল সিস্টেম হ্যান্ডলার যোগ করেন। এরপর ধীরে ধীরে তিনি এটিকে একটি সম্পূর্ণ অপারেটিং সিস্টেম কার্নেলে রূপ দেন, যাতে এটিকে পজিক্স-অনুগামী সিস্টেমসমূহের ভিত্তিরূপে ব্যবহার করা যায়। লিনাক্স কার্নেলের প্রথম সংস্করণ (০.০.১) ইন্টারনেটে প্রকাশ পায় ১৯৯১ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর। কিছুদিন পরেই ১৯৯১-এর অক্টোবরে এর দ্বিতীয় সংস্করণটি বের হয়। তখন থেকে সারা বিশ্ব থেকে হাজার হাজার উন্নয়নকারী(ডেভলপার) লিনাক্সের এই প্রকল্পে অংশ নিয়েছেন। এরিক রেমনডের লেখা প্রবন্ধ দ্যা ক্যাথেড্রাল এন্ড দ্যা বাজারে লিনাক্স কার্নেলের (ও অন্যান্য সমজাতীয় সফটওয়্যারের) উন্নয়নপ্রক্রিয়ার মডেল সম্পর্কে আলচনা করা হয়েছে। | প্রাথমিকভাবে কারা মূলত লিনাক্স ব্যবহার ও এর উন্নতিসাধন করতেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1592_01 | এ. জে. এয়ার | ১৯৮৮ সালে, মৃত্যুর আগে,হোয়াট আই স ওয়েন আই ওয়াজ ডেড শিরোনামে লিখিত এক ছোট নিবন্ধে এয়ার আসন্ন মৃত্যুর অভিজ্ঞতার এক অদ্ভুত বর্ণনা দেন। এ-অভিজ্ঞতা সম্পর্কে এয়ার প্রথম বলেছেন, “কিছুটা আমার আত্মবিশ্বাসকে দুর্বল করেছিলো যে, আমার প্রকৃত মৃত্যু আমার পরিসমাপ্তি ঘটাবে, যদিও আমি আশা করে চলেছি, এটি হবে”। অধিকন্তু, কিছুদিন পর তিনি এটি পুনর্বিবেচনা করে বলেছেন, “আমার যা বলা উচিত ছিলো, আমার অভিজ্ঞতা মৃত্যুর পর কোনো জীবন নেই- এই বিশ্বাসকে নয়, বরং ঐ-বিশ্বাসের প্রতি আমার অনমনীয় দৃষ্টিভঙিকে দুর্বল করেছে” । ২০০১ সালে সেবাদানকারী চিকিৎসক ড. জেরেমি জর্জ দাবি করেন যে, এয়ার তাকে আশ্বস্ত করেছেন যে, “আমি একটি স্বর্গীয় অস্তিত্ব দেখেছি। আমি ভীত, আমি আমার সকল বই ও মতামত পুনর্বিবেচনা করতে যাচ্ছি”। যাহোক, এয়ারের পুত্র নাইক বলেছেন যে, তিনি কখনো এটা তাকে বলেননি, যদিও তিনি তার পিতার কথা অতি-অসাধারণ হিসেবে দেখেছেন এবং তার পিতার আসন্ন মৃত্যু সম্পর্কিত অভিজ্ঞতার বয়ান সম্পর্কে কিছুটা সম্ভাব্য সংশয় থাকার বিষয়টা তার দীর্ঘ-অনুভূত ছিল। | মৃত্যুর আগে এয়ার কোন নিবন্ধে আসন্ন মৃত্যুর অভিজ্ঞতার এক অদ্ভুত বর্ণনা দেন? | {
"answer_start": [
23,
23
],
"text": [
"হোয়াট আই স ওয়েন আই ওয়াজ ডেড ",
"হোয়াট আই স ওয়েন আই ওয়াজ ডেড "
]
} |
bn_wiki_1592_02 | এ. জে. এয়ার | ১৯৮৮ সালে, মৃত্যুর আগে,হোয়াট আই স ওয়েন আই ওয়াজ ডেড শিরোনামে লিখিত এক ছোট নিবন্ধে এয়ার আসন্ন মৃত্যুর অভিজ্ঞতার এক অদ্ভুত বর্ণনা দেন। এ-অভিজ্ঞতা সম্পর্কে এয়ার প্রথম বলেছেন, “কিছুটা আমার আত্মবিশ্বাসকে দুর্বল করেছিলো যে, আমার প্রকৃত মৃত্যু আমার পরিসমাপ্তি ঘটাবে, যদিও আমি আশা করে চলেছি, এটি হবে”। অধিকন্তু, কিছুদিন পর তিনি এটি পুনর্বিবেচনা করে বলেছেন, “আমার যা বলা উচিত ছিলো, আমার অভিজ্ঞতা মৃত্যুর পর কোনো জীবন নেই- এই বিশ্বাসকে নয়, বরং ঐ-বিশ্বাসের প্রতি আমার অনমনীয় দৃষ্টিভঙিকে দুর্বল করেছে” । ২০০১ সালে সেবাদানকারী চিকিৎসক ড. জেরেমি জর্জ দাবি করেন যে, এয়ার তাকে আশ্বস্ত করেছেন যে, “আমি একটি স্বর্গীয় অস্তিত্ব দেখেছি। আমি ভীত, আমি আমার সকল বই ও মতামত পুনর্বিবেচনা করতে যাচ্ছি”। যাহোক, এয়ারের পুত্র নাইক বলেছেন যে, তিনি কখনো এটা তাকে বলেননি, যদিও তিনি তার পিতার কথা অতি-অসাধারণ হিসেবে দেখেছেন এবং তার পিতার আসন্ন মৃত্যু সম্পর্কিত অভিজ্ঞতার বয়ান সম্পর্কে কিছুটা সম্ভাব্য সংশয় থাকার বিষয়টা তার দীর্ঘ-অনুভূত ছিল। | এয়ার কত সালে মারা যান ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1592_03 | এ. জে. এয়ার | ১৯৮৮ সালে, মৃত্যুর আগে,হোয়াট আই স ওয়েন আই ওয়াজ ডেড শিরোনামে লিখিত এক ছোট নিবন্ধে এয়ার আসন্ন মৃত্যুর অভিজ্ঞতার এক অদ্ভুত বর্ণনা দেন। এ-অভিজ্ঞতা সম্পর্কে এয়ার প্রথম বলেছেন, “কিছুটা আমার আত্মবিশ্বাসকে দুর্বল করেছিলো যে, আমার প্রকৃত মৃত্যু আমার পরিসমাপ্তি ঘটাবে, যদিও আমি আশা করে চলেছি, এটি হবে”। অধিকন্তু, কিছুদিন পর তিনি এটি পুনর্বিবেচনা করে বলেছেন, “আমার যা বলা উচিত ছিলো, আমার অভিজ্ঞতা মৃত্যুর পর কোনো জীবন নেই- এই বিশ্বাসকে নয়, বরং ঐ-বিশ্বাসের প্রতি আমার অনমনীয় দৃষ্টিভঙিকে দুর্বল করেছে” । ২০০১ সালে সেবাদানকারী চিকিৎসক ড. জেরেমি জর্জ দাবি করেন যে, এয়ার তাকে আশ্বস্ত করেছেন যে, “আমি একটি স্বর্গীয় অস্তিত্ব দেখেছি। আমি ভীত, আমি আমার সকল বই ও মতামত পুনর্বিবেচনা করতে যাচ্ছি”। যাহোক, এয়ারের পুত্র নাইক বলেছেন যে, তিনি কখনো এটা তাকে বলেননি, যদিও তিনি তার পিতার কথা অতি-অসাধারণ হিসেবে দেখেছেন এবং তার পিতার আসন্ন মৃত্যু সম্পর্কিত অভিজ্ঞতার বয়ান সম্পর্কে কিছুটা সম্ভাব্য সংশয় থাকার বিষয়টা তার দীর্ঘ-অনুভূত ছিল। | আমি একটি স্বর্গীয় অস্তিত্ব দেখেছি' এয়ার এই কথাটি কাকে বলেন? | {
"answer_start": [
505,
505
],
"text": [
"সেবাদানকারী চিকিৎসক ড. জেরেমি জর্জ",
"সেবাদানকারী চিকিৎসক ড. জেরেমি জর্জ"
]
} |
bn_wiki_1592_04 | এ. জে. এয়ার | ১৯৮৮ সালে, মৃত্যুর আগে,হোয়াট আই স ওয়েন আই ওয়াজ ডেড শিরোনামে লিখিত এক ছোট নিবন্ধে এয়ার আসন্ন মৃত্যুর অভিজ্ঞতার এক অদ্ভুত বর্ণনা দেন। এ-অভিজ্ঞতা সম্পর্কে এয়ার প্রথম বলেছেন, “কিছুটা আমার আত্মবিশ্বাসকে দুর্বল করেছিলো যে, আমার প্রকৃত মৃত্যু আমার পরিসমাপ্তি ঘটাবে, যদিও আমি আশা করে চলেছি, এটি হবে”। অধিকন্তু, কিছুদিন পর তিনি এটি পুনর্বিবেচনা করে বলেছেন, “আমার যা বলা উচিত ছিলো, আমার অভিজ্ঞতা মৃত্যুর পর কোনো জীবন নেই- এই বিশ্বাসকে নয়, বরং ঐ-বিশ্বাসের প্রতি আমার অনমনীয় দৃষ্টিভঙিকে দুর্বল করেছে” । ২০০১ সালে সেবাদানকারী চিকিৎসক ড. জেরেমি জর্জ দাবি করেন যে, এয়ার তাকে আশ্বস্ত করেছেন যে, “আমি একটি স্বর্গীয় অস্তিত্ব দেখেছি। আমি ভীত, আমি আমার সকল বই ও মতামত পুনর্বিবেচনা করতে যাচ্ছি”। যাহোক, এয়ারের পুত্র নাইক বলেছেন যে, তিনি কখনো এটা তাকে বলেননি, যদিও তিনি তার পিতার কথা অতি-অসাধারণ হিসেবে দেখেছেন এবং তার পিতার আসন্ন মৃত্যু সম্পর্কিত অভিজ্ঞতার বয়ান সম্পর্কে কিছুটা সম্ভাব্য সংশয় থাকার বিষয়টা তার দীর্ঘ-অনুভূত ছিল। | এয়ারের কন্যা, শেইলাহ গ্রাহাম ওয়েস্টব্রুক,পেশায় কী ছিলেন ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1592_05 | এ. জে. এয়ার | ১৯৮৮ সালে, মৃত্যুর আগে,হোয়াট আই স ওয়েন আই ওয়াজ ডেড শিরোনামে লিখিত এক ছোট নিবন্ধে এয়ার আসন্ন মৃত্যুর অভিজ্ঞতার এক অদ্ভুত বর্ণনা দেন। এ-অভিজ্ঞতা সম্পর্কে এয়ার প্রথম বলেছেন, “কিছুটা আমার আত্মবিশ্বাসকে দুর্বল করেছিলো যে, আমার প্রকৃত মৃত্যু আমার পরিসমাপ্তি ঘটাবে, যদিও আমি আশা করে চলেছি, এটি হবে”। অধিকন্তু, কিছুদিন পর তিনি এটি পুনর্বিবেচনা করে বলেছেন, “আমার যা বলা উচিত ছিলো, আমার অভিজ্ঞতা মৃত্যুর পর কোনো জীবন নেই- এই বিশ্বাসকে নয়, বরং ঐ-বিশ্বাসের প্রতি আমার অনমনীয় দৃষ্টিভঙিকে দুর্বল করেছে” । ২০০১ সালে সেবাদানকারী চিকিৎসক ড. জেরেমি জর্জ দাবি করেন যে, এয়ার তাকে আশ্বস্ত করেছেন যে, “আমি একটি স্বর্গীয় অস্তিত্ব দেখেছি। আমি ভীত, আমি আমার সকল বই ও মতামত পুনর্বিবেচনা করতে যাচ্ছি”। যাহোক, এয়ারের পুত্র নাইক বলেছেন যে, তিনি কখনো এটা তাকে বলেননি, যদিও তিনি তার পিতার কথা অতি-অসাধারণ হিসেবে দেখেছেন এবং তার পিতার আসন্ন মৃত্যু সম্পর্কিত অভিজ্ঞতার বয়ান সম্পর্কে কিছুটা সম্ভাব্য সংশয় থাকার বিষয়টা তার দীর্ঘ-অনুভূত ছিল। | এয়ারের পুত্রের নাম কী ছিল? | {
"answer_start": [
702,
702
],
"text": [
"নাইক",
"নাইক "
]
} |
bn_wiki_1584_01 | ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস | পবিত্র পরিবার হচ্ছে একটি বই যা নভেম্বর, ১৮৪৪ সালে কার্ল মার্কস ও ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস রচিত। বইটি ইয়াং হেগেলিয়ানদের এবং তাদের চিন্তার প্রবণতা সম্পর্কে একটি সমালোচনামূলক গ্রন্থ এবং যা ঐ সময়ে একাডেমিকভাবে খুব জনপ্রিয় ছিল। বইটির শিরোনাম প্রকাশকের দ্বারা প্রস্তাবিত এবং বাউয়ের ভাইদ্বয়ের ও তাদের সমর্থকদের একটি ব্যঙ্গাত্মক রেফারেন্স হিসেবে বোঝানো হয়।
বই সংবাদপত্রের অনেক সঙ্গে একটি বিতর্ক সৃষ্টি করেছিল এবং ব্রুনো বাউয়ের ১৮৪৫ সালে উইগ্যান্ড -এর
ভায়েরটেলযাহারস্ক্রিফট প্রকাশিত বাউইর একটি প্রবন্ধে বইটি খণ্ডন করার চেষ্টা করেন। বাউয়ের দাবি করে মার্কস ও এঙ্গেলস তাকে ভুল বুঝেছেন এবং যা তিনি বোঝাতে চেয়েছেন তা তারা বোঝেননি। পরে মার্কস তার প্রতিক্রিয়ায় নিজের প্রবন্ধ প্রকাশ করেন যা জার্নালে জানুয়ারি ১৮৪৬ সালে প্রকাশিত হয়। মার্কস জার্মান ভাবাদর্শের দ্বিতীয় অধ্যায়ে যুক্তিসমূহ আলোচনা করেন। | পবিত্র পরিবার কী? | {
"answer_start": [
20,
20
],
"text": [
"একটি বই",
"একটি বই"
]
} |
bn_wiki_1584_02 | ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস | পবিত্র পরিবার হচ্ছে একটি বই যা নভেম্বর, ১৮৪৪ সালে কার্ল মার্কস ও ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস রচিত। বইটি ইয়াং হেগেলিয়ানদের এবং তাদের চিন্তার প্রবণতা সম্পর্কে একটি সমালোচনামূলক গ্রন্থ এবং যা ঐ সময়ে একাডেমিকভাবে খুব জনপ্রিয় ছিল। বইটির শিরোনাম প্রকাশকের দ্বারা প্রস্তাবিত এবং বাউয়ের ভাইদ্বয়ের ও তাদের সমর্থকদের একটি ব্যঙ্গাত্মক রেফারেন্স হিসেবে বোঝানো হয়।
বই সংবাদপত্রের অনেক সঙ্গে একটি বিতর্ক সৃষ্টি করেছিল এবং ব্রুনো বাউয়ের ১৮৪৫ সালে উইগ্যান্ড -এর
ভায়েরটেলযাহারস্ক্রিফট প্রকাশিত বাউইর একটি প্রবন্ধে বইটি খণ্ডন করার চেষ্টা করেন। বাউয়ের দাবি করে মার্কস ও এঙ্গেলস তাকে ভুল বুঝেছেন এবং যা তিনি বোঝাতে চেয়েছেন তা তারা বোঝেননি। পরে মার্কস তার প্রতিক্রিয়ায় নিজের প্রবন্ধ প্রকাশ করেন যা জার্নালে জানুয়ারি ১৮৪৬ সালে প্রকাশিত হয়। মার্কস জার্মান ভাবাদর্শের দ্বিতীয় অধ্যায়ে যুক্তিসমূহ আলোচনা করেন। | পবিত্র পরিবার বইটি কী নিয়ে ? | {
"answer_start": [
93,
93
],
"text": [
"ইয়াং হেগেলিয়ানদের এবং তাদের চিন্তার প্রবণতা সম্পর্কে একটি সমালোচনামূলক গ্রন্থ",
"ইয়াং হেগেলিয়ানদের এবং তাদের চিন্তার প্রবণতা সম্পর্কে একটি সমালোচনামূলক গ্রন্থ"
]
} |
bn_wiki_1584_03 | ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস | পবিত্র পরিবার হচ্ছে একটি বই যা নভেম্বর, ১৮৪৪ সালে কার্ল মার্কস ও ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস রচিত। বইটি ইয়াং হেগেলিয়ানদের এবং তাদের চিন্তার প্রবণতা সম্পর্কে একটি সমালোচনামূলক গ্রন্থ এবং যা ঐ সময়ে একাডেমিকভাবে খুব জনপ্রিয় ছিল। বইটির শিরোনাম প্রকাশকের দ্বারা প্রস্তাবিত এবং বাউয়ের ভাইদ্বয়ের ও তাদের সমর্থকদের একটি ব্যঙ্গাত্মক রেফারেন্স হিসেবে বোঝানো হয়।
বই সংবাদপত্রের অনেক সঙ্গে একটি বিতর্ক সৃষ্টি করেছিল এবং ব্রুনো বাউয়ের ১৮৪৫ সালে উইগ্যান্ড -এর
ভায়েরটেলযাহারস্ক্রিফট প্রকাশিত বাউইর একটি প্রবন্ধে বইটি খণ্ডন করার চেষ্টা করেন। বাউয়ের দাবি করে মার্কস ও এঙ্গেলস তাকে ভুল বুঝেছেন এবং যা তিনি বোঝাতে চেয়েছেন তা তারা বোঝেননি। পরে মার্কস তার প্রতিক্রিয়ায় নিজের প্রবন্ধ প্রকাশ করেন যা জার্নালে জানুয়ারি ১৮৪৬ সালে প্রকাশিত হয়। মার্কস জার্মান ভাবাদর্শের দ্বিতীয় অধ্যায়ে যুক্তিসমূহ আলোচনা করেন। | পবিত্র পরিবার বইটিির শিরোনাম দিয়ে কী বোঝানো হয়? | {
"answer_start": [
250,
250
],
"text": [
"প্রস্তাবিত এবং বাউয়ের ভাইদ্বয়ের ও তাদের সমর্থকদের একটি ব্যঙ্গাত্মক রেফারেন্স",
"প্রস্তাবিত এবং বাউয়ের ভাইদ্বয়ের ও তাদের সমর্থকদের একটি ব্যঙ্গাত্মক রেফারেন্স"
]
} |
bn_wiki_1584_04 | ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস | পবিত্র পরিবার হচ্ছে একটি বই যা নভেম্বর, ১৮৪৪ সালে কার্ল মার্কস ও ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস রচিত। বইটি ইয়াং হেগেলিয়ানদের এবং তাদের চিন্তার প্রবণতা সম্পর্কে একটি সমালোচনামূলক গ্রন্থ এবং যা ঐ সময়ে একাডেমিকভাবে খুব জনপ্রিয় ছিল। বইটির শিরোনাম প্রকাশকের দ্বারা প্রস্তাবিত এবং বাউয়ের ভাইদ্বয়ের ও তাদের সমর্থকদের একটি ব্যঙ্গাত্মক রেফারেন্স হিসেবে বোঝানো হয়।
বই সংবাদপত্রের অনেক সঙ্গে একটি বিতর্ক সৃষ্টি করেছিল এবং ব্রুনো বাউয়ের ১৮৪৫ সালে উইগ্যান্ড -এর
ভায়েরটেলযাহারস্ক্রিফট প্রকাশিত বাউইর একটি প্রবন্ধে বইটি খণ্ডন করার চেষ্টা করেন। বাউয়ের দাবি করে মার্কস ও এঙ্গেলস তাকে ভুল বুঝেছেন এবং যা তিনি বোঝাতে চেয়েছেন তা তারা বোঝেননি। পরে মার্কস তার প্রতিক্রিয়ায় নিজের প্রবন্ধ প্রকাশ করেন যা জার্নালে জানুয়ারি ১৮৪৬ সালে প্রকাশিত হয়। মার্কস জার্মান ভাবাদর্শের দ্বিতীয় অধ্যায়ে যুক্তিসমূহ আলোচনা করেন। | পবিত্র পরিবার কত সালে প্রকাশিত হয়? | {
"answer_start": [
700,
700
],
"text": [
"১৮৪৬ ",
"১৮৪৬"
]
} |
bn_wiki_1584_05 | ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস | পবিত্র পরিবার হচ্ছে একটি বই যা নভেম্বর, ১৮৪৪ সালে কার্ল মার্কস ও ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস রচিত। বইটি ইয়াং হেগেলিয়ানদের এবং তাদের চিন্তার প্রবণতা সম্পর্কে একটি সমালোচনামূলক গ্রন্থ এবং যা ঐ সময়ে একাডেমিকভাবে খুব জনপ্রিয় ছিল। বইটির শিরোনাম প্রকাশকের দ্বারা প্রস্তাবিত এবং বাউয়ের ভাইদ্বয়ের ও তাদের সমর্থকদের একটি ব্যঙ্গাত্মক রেফারেন্স হিসেবে বোঝানো হয়।
বই সংবাদপত্রের অনেক সঙ্গে একটি বিতর্ক সৃষ্টি করেছিল এবং ব্রুনো বাউয়ের ১৮৪৫ সালে উইগ্যান্ড -এর
ভায়েরটেলযাহারস্ক্রিফট প্রকাশিত বাউইর একটি প্রবন্ধে বইটি খণ্ডন করার চেষ্টা করেন। বাউয়ের দাবি করে মার্কস ও এঙ্গেলস তাকে ভুল বুঝেছেন এবং যা তিনি বোঝাতে চেয়েছেন তা তারা বোঝেননি। পরে মার্কস তার প্রতিক্রিয়ায় নিজের প্রবন্ধ প্রকাশ করেন যা জার্নালে জানুয়ারি ১৮৪৬ সালে প্রকাশিত হয়। মার্কস জার্মান ভাবাদর্শের দ্বিতীয় অধ্যায়ে যুক্তিসমূহ আলোচনা করেন। | এঙ্গেলসের কিসের প্রতি বিশেষ ঝোঁক ছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0357_01 | বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল | বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল (ভিসিটি) বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল প্রাইভেট লিমিটেড দ্বারা পরিচালিত একটি কন্টেইনার টার্মিনাল। এটি বিশাখাপত্তনম বন্দরের অন্তর্গত। টার্মিনালটি ভারতের পূর্ব উপকূলের কেন্দ্রে অবস্থিত এবং মালাক্কা প্রণালীর নিকটতম, ফলে বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, ছত্তিসগড়, ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কন্টেইনার পণ্য পরিবহনের জন্য একটি আদর্শ প্রবেশদ্বার হিসাবে কাজ করে। ডিপি ওয়ার্ল্ডের বিশাখা কনটেইনার টার্মিনাল (ভিসিটিপিএল) ২০০৩ সালে বঙ্গোপসাগরের গভীর জলের প্রবেশদ্বার হিসাবে খোলা হয়। এটি দেশের প্রথম কন্টেইনার টার্মিনাল, যা ভারতীয় শুল্ক দপ্তরের কাছ থেকে অনুমোদিত অর্থনৈতিক অপারেটর (এইও) হিসাবে শংসাপত্র পায়। ভিসিটি বা বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনালের জলের প্রাকৃতিক গভীরতার ১৭ মিটার (দেশের গভীরতম)। বর্তমান টার্মিনালের ক্ষমতা বার্ষিক ০.৫৫ মিলিয়ন টিইইউ এবং ২০২১ সালের মধ্যে এটি ১.৫ মিলিয়নেরও বেশি টিইইউতে প্রসারিত হবে। টার্মিনালটি পোস্ট পানাম্যাক্স এসটিএস ক্রেন, আধুনিক ন্যাভিস স্পারসিএস এন ৪ সফটওয়্যার, ৩৬৬ টিরও বেশি রিফার প্লাগ পয়েন্ট, পর্যাপ্ত পাওয়ার ব্যাক আপ, ২ টি পূর্ণ দৈর্ঘ্যের রেলপথ এবং সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড পরিবেশ সহ আধুনিক অবকাঠামোতে সজ্জিত। অঞ্চলটি মোট ১৬.৪ হেক্টর এলাকা নিয়ে গড়ে উঠেছে। টার্মিনালটির সঙ্গে সুষ্ঠ আন্তঃদেশীয় অঞ্চলে রেল ও সড়ক যোগাযোগ রয়েছে এবং এর ফলে এনসিআর, নাগপুর, হায়দ্রাবাদ এবং রায়পুরে স্থানীয় অভ্যন্তরীণ অঞ্চল ও আইসিডিগুলিতে কার্গো চলাচলের জন্য মসৃণ প্রবেশাধিকার সরবরাহ করে। | বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল কোন বন্দরের অন্তর্গত? | {
"answer_start": [
126,
126
],
"text": [
"বিশাখাপত্তনম বন্দরের ",
"বিশাখাপত্তনম বন্দরের অন্তর্গত।"
]
} |
bn_wiki_0357_03 | বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল | বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল (ভিসিটি) বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল প্রাইভেট লিমিটেড দ্বারা পরিচালিত একটি কন্টেইনার টার্মিনাল। এটি বিশাখাপত্তনম বন্দরের অন্তর্গত। টার্মিনালটি ভারতের পূর্ব উপকূলের কেন্দ্রে অবস্থিত এবং মালাক্কা প্রণালীর নিকটতম, ফলে বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, ছত্তিসগড়, ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কন্টেইনার পণ্য পরিবহনের জন্য একটি আদর্শ প্রবেশদ্বার হিসাবে কাজ করে। ডিপি ওয়ার্ল্ডের বিশাখা কনটেইনার টার্মিনাল (ভিসিটিপিএল) ২০০৩ সালে বঙ্গোপসাগরের গভীর জলের প্রবেশদ্বার হিসাবে খোলা হয়। এটি দেশের প্রথম কন্টেইনার টার্মিনাল, যা ভারতীয় শুল্ক দপ্তরের কাছ থেকে অনুমোদিত অর্থনৈতিক অপারেটর (এইও) হিসাবে শংসাপত্র পায়। ভিসিটি বা বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনালের জলের প্রাকৃতিক গভীরতার ১৭ মিটার (দেশের গভীরতম)। বর্তমান টার্মিনালের ক্ষমতা বার্ষিক ০.৫৫ মিলিয়ন টিইইউ এবং ২০২১ সালের মধ্যে এটি ১.৫ মিলিয়নেরও বেশি টিইইউতে প্রসারিত হবে। টার্মিনালটি পোস্ট পানাম্যাক্স এসটিএস ক্রেন, আধুনিক ন্যাভিস স্পারসিএস এন ৪ সফটওয়্যার, ৩৬৬ টিরও বেশি রিফার প্লাগ পয়েন্ট, পর্যাপ্ত পাওয়ার ব্যাক আপ, ২ টি পূর্ণ দৈর্ঘ্যের রেলপথ এবং সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড পরিবেশ সহ আধুনিক অবকাঠামোতে সজ্জিত। অঞ্চলটি মোট ১৬.৪ হেক্টর এলাকা নিয়ে গড়ে উঠেছে। টার্মিনালটির সঙ্গে সুষ্ঠ আন্তঃদেশীয় অঞ্চলে রেল ও সড়ক যোগাযোগ রয়েছে এবং এর ফলে এনসিআর, নাগপুর, হায়দ্রাবাদ এবং রায়পুরে স্থানীয় অভ্যন্তরীণ অঞ্চল ও আইসিডিগুলিতে কার্গো চলাচলের জন্য মসৃণ প্রবেশাধিকার সরবরাহ করে। | বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনালের জলের প্রাকৃতিক গভীরতা কত? | {
"answer_start": [
743,
743
],
"text": [
"১৭ মিটার",
"১৭ মিটার"
]
} |
bn_wiki_0357_04 | বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল | বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল (ভিসিটি) বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল প্রাইভেট লিমিটেড দ্বারা পরিচালিত একটি কন্টেইনার টার্মিনাল। এটি বিশাখাপত্তনম বন্দরের অন্তর্গত। টার্মিনালটি ভারতের পূর্ব উপকূলের কেন্দ্রে অবস্থিত এবং মালাক্কা প্রণালীর নিকটতম, ফলে বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, ছত্তিসগড়, ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কন্টেইনার পণ্য পরিবহনের জন্য একটি আদর্শ প্রবেশদ্বার হিসাবে কাজ করে। ডিপি ওয়ার্ল্ডের বিশাখা কনটেইনার টার্মিনাল (ভিসিটিপিএল) ২০০৩ সালে বঙ্গোপসাগরের গভীর জলের প্রবেশদ্বার হিসাবে খোলা হয়। এটি দেশের প্রথম কন্টেইনার টার্মিনাল, যা ভারতীয় শুল্ক দপ্তরের কাছ থেকে অনুমোদিত অর্থনৈতিক অপারেটর (এইও) হিসাবে শংসাপত্র পায়। ভিসিটি বা বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনালের জলের প্রাকৃতিক গভীরতার ১৭ মিটার (দেশের গভীরতম)। বর্তমান টার্মিনালের ক্ষমতা বার্ষিক ০.৫৫ মিলিয়ন টিইইউ এবং ২০২১ সালের মধ্যে এটি ১.৫ মিলিয়নেরও বেশি টিইইউতে প্রসারিত হবে। টার্মিনালটি পোস্ট পানাম্যাক্স এসটিএস ক্রেন, আধুনিক ন্যাভিস স্পারসিএস এন ৪ সফটওয়্যার, ৩৬৬ টিরও বেশি রিফার প্লাগ পয়েন্ট, পর্যাপ্ত পাওয়ার ব্যাক আপ, ২ টি পূর্ণ দৈর্ঘ্যের রেলপথ এবং সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড পরিবেশ সহ আধুনিক অবকাঠামোতে সজ্জিত। অঞ্চলটি মোট ১৬.৪ হেক্টর এলাকা নিয়ে গড়ে উঠেছে। টার্মিনালটির সঙ্গে সুষ্ঠ আন্তঃদেশীয় অঞ্চলে রেল ও সড়ক যোগাযোগ রয়েছে এবং এর ফলে এনসিআর, নাগপুর, হায়দ্রাবাদ এবং রায়পুরে স্থানীয় অভ্যন্তরীণ অঞ্চল ও আইসিডিগুলিতে কার্গো চলাচলের জন্য মসৃণ প্রবেশাধিকার সরবরাহ করে। | ভিসিটি কোথায় অবস্থিত? | {
"answer_start": [
169,
169
],
"text": [
"ভারতের পূর্ব উপকূলের কেন্দ্রে",
"ভারতের পূর্ব উপকূলের কেন্দ্রে অবস্থিত এবং মালাক্কা প্রণালীর নিকটতম"
]
} |
bn_wiki_0357_05 | বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল | বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল (ভিসিটি) বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল প্রাইভেট লিমিটেড দ্বারা পরিচালিত একটি কন্টেইনার টার্মিনাল। এটি বিশাখাপত্তনম বন্দরের অন্তর্গত। টার্মিনালটি ভারতের পূর্ব উপকূলের কেন্দ্রে অবস্থিত এবং মালাক্কা প্রণালীর নিকটতম, ফলে বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনাল অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, ছত্তিসগড়, ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কন্টেইনার পণ্য পরিবহনের জন্য একটি আদর্শ প্রবেশদ্বার হিসাবে কাজ করে। ডিপি ওয়ার্ল্ডের বিশাখা কনটেইনার টার্মিনাল (ভিসিটিপিএল) ২০০৩ সালে বঙ্গোপসাগরের গভীর জলের প্রবেশদ্বার হিসাবে খোলা হয়। এটি দেশের প্রথম কন্টেইনার টার্মিনাল, যা ভারতীয় শুল্ক দপ্তরের কাছ থেকে অনুমোদিত অর্থনৈতিক অপারেটর (এইও) হিসাবে শংসাপত্র পায়। ভিসিটি বা বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনালের জলের প্রাকৃতিক গভীরতার ১৭ মিটার (দেশের গভীরতম)। বর্তমান টার্মিনালের ক্ষমতা বার্ষিক ০.৫৫ মিলিয়ন টিইইউ এবং ২০২১ সালের মধ্যে এটি ১.৫ মিলিয়নেরও বেশি টিইইউতে প্রসারিত হবে। টার্মিনালটি পোস্ট পানাম্যাক্স এসটিএস ক্রেন, আধুনিক ন্যাভিস স্পারসিএস এন ৪ সফটওয়্যার, ৩৬৬ টিরও বেশি রিফার প্লাগ পয়েন্ট, পর্যাপ্ত পাওয়ার ব্যাক আপ, ২ টি পূর্ণ দৈর্ঘ্যের রেলপথ এবং সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড পরিবেশ সহ আধুনিক অবকাঠামোতে সজ্জিত। অঞ্চলটি মোট ১৬.৪ হেক্টর এলাকা নিয়ে গড়ে উঠেছে। টার্মিনালটির সঙ্গে সুষ্ঠ আন্তঃদেশীয় অঞ্চলে রেল ও সড়ক যোগাযোগ রয়েছে এবং এর ফলে এনসিআর, নাগপুর, হায়দ্রাবাদ এবং রায়পুরে স্থানীয় অভ্যন্তরীণ অঞ্চল ও আইসিডিগুলিতে কার্গো চলাচলের জন্য মসৃণ প্রবেশাধিকার সরবরাহ করে। | বিশাখা কন্টেইনার টার্মিনালের রেল মাউন্ট কায়া ক্রেনের সংখ্যা কত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1178_01 | মুম্বই মেট্রো | মুম্বই মেট্রো হ'ল একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা, যা মহারাষ্ট্রের মুম্বাই শহর এবং বৃহত্তর মহানগর অঞ্চলে রেল পরিষেবা পরিবেশন করে। এই ব্যবস্থাটি শহরের যানজট নিরসন এবং ভিড় উপচে পড়া মুম্বাই শহরতলির রেল (সমান্তরালভাবে স্থানীয় ট্রেন নামে পরিচিত) নেটওয়ার্কের পরিপূরক হিসাবে তৈরি করা হয়েছে। এটি ১৫ বছরের সময়কালে তিনটি ধাপে নির্মিত হচ্ছে, ২০২৫ সালে সম্পূর্ণ সমাপ্তির প্রত্যাশা নিয়ে। এটি শেষ হলে মূল ব্যবস্থা বিস্তৃত আটটি উচ্চ-ক্ষমতার মেট্রো রেলপথ নিয়ে গঠিত হবে, যা ২৩৫ কিলোমিটার (১৪৬ মাইল) (২৪% ভূগর্ভস্থ, বাকিটি উত্তোলিত, একটি ভূমিগত অংশের সাথে নির্মিত) এবং ২০০ টি স্টেশন দ্বারা চালিত হবে। | মুম্বই মেট্রো কী? | {
"answer_start": [
18,
18
],
"text": [
"একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা, যা মহারাষ্ট্রের মুম্বাই শহর এবং বৃহত্তর মহানগর অঞ্চলে রেল পরিষেবা পরিবেশন করে",
"একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা, যা মহারাষ্ট্রের মুম্বাই শহর এবং বৃহত্তর মহানগর অঞ্চলে রেল পরিষেবা পরিবেশন করে।"
]
} |
bn_wiki_1178_02 | মুম্বই মেট্রো | মুম্বই মেট্রো হ'ল একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা, যা মহারাষ্ট্রের মুম্বাই শহর এবং বৃহত্তর মহানগর অঞ্চলে রেল পরিষেবা পরিবেশন করে। এই ব্যবস্থাটি শহরের যানজট নিরসন এবং ভিড় উপচে পড়া মুম্বাই শহরতলির রেল (সমান্তরালভাবে স্থানীয় ট্রেন নামে পরিচিত) নেটওয়ার্কের পরিপূরক হিসাবে তৈরি করা হয়েছে। এটি ১৫ বছরের সময়কালে তিনটি ধাপে নির্মিত হচ্ছে, ২০২৫ সালে সম্পূর্ণ সমাপ্তির প্রত্যাশা নিয়ে। এটি শেষ হলে মূল ব্যবস্থা বিস্তৃত আটটি উচ্চ-ক্ষমতার মেট্রো রেলপথ নিয়ে গঠিত হবে, যা ২৩৫ কিলোমিটার (১৪৬ মাইল) (২৪% ভূগর্ভস্থ, বাকিটি উত্তোলিত, একটি ভূমিগত অংশের সাথে নির্মিত) এবং ২০০ টি স্টেশন দ্বারা চালিত হবে। | মুম্বই মেট্রো কেন তৈরী করা হয়েছে? | {
"answer_start": [
145,
145
],
"text": [
"শহরের যানজট নিরসন এবং ভিড় উপচে পড়া মুম্বাই শহরতলির রেল (সমান্তরালভাবে স্থানীয় ট্রেন নামে পরিচিত) নেটওয়ার্কের পরিপূরক হিসাবে তৈরি করা হয়েছে",
"শহরের যানজট নিরসন এবং ভিড় উপচে পড়া মুম্বাই শহরতলির রেল (সমান্তরালভাবে স্থানীয় ট্রেন নামে পরিচিত) নেটওয়ার্কের পরিপূরক হিসাবে"
]
} |
bn_wiki_1178_03 | মুম্বই মেট্রো | মুম্বই মেট্রো হ'ল একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা, যা মহারাষ্ট্রের মুম্বাই শহর এবং বৃহত্তর মহানগর অঞ্চলে রেল পরিষেবা পরিবেশন করে। এই ব্যবস্থাটি শহরের যানজট নিরসন এবং ভিড় উপচে পড়া মুম্বাই শহরতলির রেল (সমান্তরালভাবে স্থানীয় ট্রেন নামে পরিচিত) নেটওয়ার্কের পরিপূরক হিসাবে তৈরি করা হয়েছে। এটি ১৫ বছরের সময়কালে তিনটি ধাপে নির্মিত হচ্ছে, ২০২৫ সালে সম্পূর্ণ সমাপ্তির প্রত্যাশা নিয়ে। এটি শেষ হলে মূল ব্যবস্থা বিস্তৃত আটটি উচ্চ-ক্ষমতার মেট্রো রেলপথ নিয়ে গঠিত হবে, যা ২৩৫ কিলোমিটার (১৪৬ মাইল) (২৪% ভূগর্ভস্থ, বাকিটি উত্তোলিত, একটি ভূমিগত অংশের সাথে নির্মিত) এবং ২০০ টি স্টেশন দ্বারা চালিত হবে। | মুম্বই মেট্রো সমাপ্তির প্রত্যাশা কত সালে? | {
"answer_start": [
338,
338
],
"text": [
"২০২৫",
"২০২৫"
]
} |
bn_wiki_1178_04 | মুম্বই মেট্রো | মুম্বই মেট্রো হ'ল একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা, যা মহারাষ্ট্রের মুম্বাই শহর এবং বৃহত্তর মহানগর অঞ্চলে রেল পরিষেবা পরিবেশন করে। এই ব্যবস্থাটি শহরের যানজট নিরসন এবং ভিড় উপচে পড়া মুম্বাই শহরতলির রেল (সমান্তরালভাবে স্থানীয় ট্রেন নামে পরিচিত) নেটওয়ার্কের পরিপূরক হিসাবে তৈরি করা হয়েছে। এটি ১৫ বছরের সময়কালে তিনটি ধাপে নির্মিত হচ্ছে, ২০২৫ সালে সম্পূর্ণ সমাপ্তির প্রত্যাশা নিয়ে। এটি শেষ হলে মূল ব্যবস্থা বিস্তৃত আটটি উচ্চ-ক্ষমতার মেট্রো রেলপথ নিয়ে গঠিত হবে, যা ২৩৫ কিলোমিটার (১৪৬ মাইল) (২৪% ভূগর্ভস্থ, বাকিটি উত্তোলিত, একটি ভূমিগত অংশের সাথে নির্মিত) এবং ২০০ টি স্টেশন দ্বারা চালিত হবে। | মুম্বই মেট্রো কয়টি স্টেশন দ্বারা চালিত হবে? | {
"answer_start": [
560,
560
],
"text": [
"২০০ টি",
"২০০ টি"
]
} |
bn_wiki_1178_05 | মুম্বই মেট্রো | মুম্বই মেট্রো হ'ল একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা, যা মহারাষ্ট্রের মুম্বাই শহর এবং বৃহত্তর মহানগর অঞ্চলে রেল পরিষেবা পরিবেশন করে। এই ব্যবস্থাটি শহরের যানজট নিরসন এবং ভিড় উপচে পড়া মুম্বাই শহরতলির রেল (সমান্তরালভাবে স্থানীয় ট্রেন নামে পরিচিত) নেটওয়ার্কের পরিপূরক হিসাবে তৈরি করা হয়েছে। এটি ১৫ বছরের সময়কালে তিনটি ধাপে নির্মিত হচ্ছে, ২০২৫ সালে সম্পূর্ণ সমাপ্তির প্রত্যাশা নিয়ে। এটি শেষ হলে মূল ব্যবস্থা বিস্তৃত আটটি উচ্চ-ক্ষমতার মেট্রো রেলপথ নিয়ে গঠিত হবে, যা ২৩৫ কিলোমিটার (১৪৬ মাইল) (২৪% ভূগর্ভস্থ, বাকিটি উত্তোলিত, একটি ভূমিগত অংশের সাথে নির্মিত) এবং ২০০ টি স্টেশন দ্বারা চালিত হবে। | মুম্বই মেট্রো দৈনিক কত যাত্রী পরিবহন করবে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2671_01 | পাভেল রহমান | পাভেল রহমান (জন্ম: ২৬ এপ্রিল ১৯৫৬) বাংলাদেশের একজন চিত্রসাংবাদিক। আলোকচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০২১ সালে একুশে পদক প্রদান করে।
পাভেল রহমান ২৬ এপ্রিল ১৯৫৬ সালে রংপুরে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি যশোর জিলা স্কুলে লেখাপড়া করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
পাভেল রহমান ১৯৭৩ সালে আলোকচিত্রী হিসেবে সাপ্তাহিক একতায় যোগ দেন। ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত তিনি দৈনিক সাংবাদে আলোকচিত্রী হিসেবে কাজ করেন। ১৯৮০ সাল থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত তিনি দ্য নিউ নেশনে কাজ করেন। ১৯৮৩ সালে, তিনি সামরিক স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বিরুদ্ধে জনতার বিক্ষোভের সময় নূর হোসেনের পিঠের একটি আইকনিক ছবি তুলেছিলেন। ছবিতে নূর হোসেনের পিঠে লেখা ছিল "গণতন্ত্র মুক্তি পাক" (নূর হোসেনের বুকে ও পিঠে লেখা পুরো স্লোগানটি ছিল "স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক")।
১৯৯৩ সালে তিনি বাংলাবাজার পত্রিকায় আলোকচিত্র সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। তিনি ১৯৯৪ সালে জনকণ্ঠে যোগ দেন এবং ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত সেখানে কর্মরত ছিলেন। তিনি আলোকচিত্রশিল্পী হিসেবে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসে যোগদান করেন এবং দৈনিক প্রথম আলোর আলোকচিত্র উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেন। ২০০৮ সালে, তিনি অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের সাত জন বিজয়ীর একজন হিসেবে বর্ষসেরা ছবি আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছিলেন।
পাভেল রহমান থিয়েটার পত্রিকা ‘ক্ষ্যাপা’র সম্পাদক ও অনুস্বর নাট্যদলের সদস্য। তিনি আবাহনী ক্রীড়া চক্রের প্রতিষ্ঠাকালীন আলোকচিত্রী।
পাভেল রহমান ২০১৯ সালের মার্চ মাসে রংপুর জিলা স্কুলে শেখ মুজিবুর রহমানের উপর তিন দিনব্যাপী একক প্রদর্শনীর আয়োজন করেছিলেন। আলোকচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২০২১ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন।
| পাভেল রহমান একুশে পদক লাভ করেন কবে? | {
"answer_start": [
122,
122
],
"text": [
" ২০২১",
" ২০২১"
]
} |
bn_wiki_2671_02 | পাভেল রহমান | পাভেল রহমান (জন্ম: ২৬ এপ্রিল ১৯৫৬) বাংলাদেশের একজন চিত্রসাংবাদিক। আলোকচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০২১ সালে একুশে পদক প্রদান করে।
পাভেল রহমান ২৬ এপ্রিল ১৯৫৬ সালে রংপুরে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি যশোর জিলা স্কুলে লেখাপড়া করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
পাভেল রহমান ১৯৭৩ সালে আলোকচিত্রী হিসেবে সাপ্তাহিক একতায় যোগ দেন। ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত তিনি দৈনিক সাংবাদে আলোকচিত্রী হিসেবে কাজ করেন। ১৯৮০ সাল থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত তিনি দ্য নিউ নেশনে কাজ করেন। ১৯৮৩ সালে, তিনি সামরিক স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বিরুদ্ধে জনতার বিক্ষোভের সময় নূর হোসেনের পিঠের একটি আইকনিক ছবি তুলেছিলেন। ছবিতে নূর হোসেনের পিঠে লেখা ছিল "গণতন্ত্র মুক্তি পাক" (নূর হোসেনের বুকে ও পিঠে লেখা পুরো স্লোগানটি ছিল "স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক")।
১৯৯৩ সালে তিনি বাংলাবাজার পত্রিকায় আলোকচিত্র সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। তিনি ১৯৯৪ সালে জনকণ্ঠে যোগ দেন এবং ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত সেখানে কর্মরত ছিলেন। তিনি আলোকচিত্রশিল্পী হিসেবে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসে যোগদান করেন এবং দৈনিক প্রথম আলোর আলোকচিত্র উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেন। ২০০৮ সালে, তিনি অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের সাত জন বিজয়ীর একজন হিসেবে বর্ষসেরা ছবি আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছিলেন।
পাভেল রহমান থিয়েটার পত্রিকা ‘ক্ষ্যাপা’র সম্পাদক ও অনুস্বর নাট্যদলের সদস্য। তিনি আবাহনী ক্রীড়া চক্রের প্রতিষ্ঠাকালীন আলোকচিত্রী।
পাভেল রহমান ২০১৯ সালের মার্চ মাসে রংপুর জিলা স্কুলে শেখ মুজিবুর রহমানের উপর তিন দিনব্যাপী একক প্রদর্শনীর আয়োজন করেছিলেন। আলোকচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২০২১ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন।
| নূর হোসেনের আইকনিক ছবিটি কত সালে তোলা? | {
"answer_start": [
500,
500
],
"text": [
"১৯৮৩",
"১৯৮৩"
]
} |
bn_wiki_2671_03 | পাভেল রহমান | পাভেল রহমান (জন্ম: ২৬ এপ্রিল ১৯৫৬) বাংলাদেশের একজন চিত্রসাংবাদিক। আলোকচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০২১ সালে একুশে পদক প্রদান করে।
পাভেল রহমান ২৬ এপ্রিল ১৯৫৬ সালে রংপুরে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি যশোর জিলা স্কুলে লেখাপড়া করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
পাভেল রহমান ১৯৭৩ সালে আলোকচিত্রী হিসেবে সাপ্তাহিক একতায় যোগ দেন। ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত তিনি দৈনিক সাংবাদে আলোকচিত্রী হিসেবে কাজ করেন। ১৯৮০ সাল থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত তিনি দ্য নিউ নেশনে কাজ করেন। ১৯৮৩ সালে, তিনি সামরিক স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বিরুদ্ধে জনতার বিক্ষোভের সময় নূর হোসেনের পিঠের একটি আইকনিক ছবি তুলেছিলেন। ছবিতে নূর হোসেনের পিঠে লেখা ছিল "গণতন্ত্র মুক্তি পাক" (নূর হোসেনের বুকে ও পিঠে লেখা পুরো স্লোগানটি ছিল "স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক")।
১৯৯৩ সালে তিনি বাংলাবাজার পত্রিকায় আলোকচিত্র সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। তিনি ১৯৯৪ সালে জনকণ্ঠে যোগ দেন এবং ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত সেখানে কর্মরত ছিলেন। তিনি আলোকচিত্রশিল্পী হিসেবে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসে যোগদান করেন এবং দৈনিক প্রথম আলোর আলোকচিত্র উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেন। ২০০৮ সালে, তিনি অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের সাত জন বিজয়ীর একজন হিসেবে বর্ষসেরা ছবি আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছিলেন।
পাভেল রহমান থিয়েটার পত্রিকা ‘ক্ষ্যাপা’র সম্পাদক ও অনুস্বর নাট্যদলের সদস্য। তিনি আবাহনী ক্রীড়া চক্রের প্রতিষ্ঠাকালীন আলোকচিত্রী।
পাভেল রহমান ২০১৯ সালের মার্চ মাসে রংপুর জিলা স্কুলে শেখ মুজিবুর রহমানের উপর তিন দিনব্যাপী একক প্রদর্শনীর আয়োজন করেছিলেন। আলোকচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২০২১ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন।
| পাভেল রহমান সম্পাদিত থিয়েটার বিষয়ক পত্রিকা কোনটি? | {
"answer_start": [
1187,
1185
],
"text": [
"ক্ষ্যাপা",
" ‘ক্ষ্যাপা’"
]
} |
bn_wiki_2671_04 | পাভেল রহমান | পাভেল রহমান (জন্ম: ২৬ এপ্রিল ১৯৫৬) বাংলাদেশের একজন চিত্রসাংবাদিক। আলোকচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০২১ সালে একুশে পদক প্রদান করে।
পাভেল রহমান ২৬ এপ্রিল ১৯৫৬ সালে রংপুরে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি যশোর জিলা স্কুলে লেখাপড়া করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
পাভেল রহমান ১৯৭৩ সালে আলোকচিত্রী হিসেবে সাপ্তাহিক একতায় যোগ দেন। ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত তিনি দৈনিক সাংবাদে আলোকচিত্রী হিসেবে কাজ করেন। ১৯৮০ সাল থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত তিনি দ্য নিউ নেশনে কাজ করেন। ১৯৮৩ সালে, তিনি সামরিক স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বিরুদ্ধে জনতার বিক্ষোভের সময় নূর হোসেনের পিঠের একটি আইকনিক ছবি তুলেছিলেন। ছবিতে নূর হোসেনের পিঠে লেখা ছিল "গণতন্ত্র মুক্তি পাক" (নূর হোসেনের বুকে ও পিঠে লেখা পুরো স্লোগানটি ছিল "স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক")।
১৯৯৩ সালে তিনি বাংলাবাজার পত্রিকায় আলোকচিত্র সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। তিনি ১৯৯৪ সালে জনকণ্ঠে যোগ দেন এবং ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত সেখানে কর্মরত ছিলেন। তিনি আলোকচিত্রশিল্পী হিসেবে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসে যোগদান করেন এবং দৈনিক প্রথম আলোর আলোকচিত্র উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেন। ২০০৮ সালে, তিনি অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের সাত জন বিজয়ীর একজন হিসেবে বর্ষসেরা ছবি আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছিলেন।
পাভেল রহমান থিয়েটার পত্রিকা ‘ক্ষ্যাপা’র সম্পাদক ও অনুস্বর নাট্যদলের সদস্য। তিনি আবাহনী ক্রীড়া চক্রের প্রতিষ্ঠাকালীন আলোকচিত্রী।
পাভেল রহমান ২০১৯ সালের মার্চ মাসে রংপুর জিলা স্কুলে শেখ মুজিবুর রহমানের উপর তিন দিনব্যাপী একক প্রদর্শনীর আয়োজন করেছিলেন। আলোকচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২০২১ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন।
| পাভেল রহমানের বাবার পেশা কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2671_05 | পাভেল রহমান | পাভেল রহমান (জন্ম: ২৬ এপ্রিল ১৯৫৬) বাংলাদেশের একজন চিত্রসাংবাদিক। আলোকচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০২১ সালে একুশে পদক প্রদান করে।
পাভেল রহমান ২৬ এপ্রিল ১৯৫৬ সালে রংপুরে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি যশোর জিলা স্কুলে লেখাপড়া করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
পাভেল রহমান ১৯৭৩ সালে আলোকচিত্রী হিসেবে সাপ্তাহিক একতায় যোগ দেন। ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত তিনি দৈনিক সাংবাদে আলোকচিত্রী হিসেবে কাজ করেন। ১৯৮০ সাল থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত তিনি দ্য নিউ নেশনে কাজ করেন। ১৯৮৩ সালে, তিনি সামরিক স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বিরুদ্ধে জনতার বিক্ষোভের সময় নূর হোসেনের পিঠের একটি আইকনিক ছবি তুলেছিলেন। ছবিতে নূর হোসেনের পিঠে লেখা ছিল "গণতন্ত্র মুক্তি পাক" (নূর হোসেনের বুকে ও পিঠে লেখা পুরো স্লোগানটি ছিল "স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক")।
১৯৯৩ সালে তিনি বাংলাবাজার পত্রিকায় আলোকচিত্র সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। তিনি ১৯৯৪ সালে জনকণ্ঠে যোগ দেন এবং ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত সেখানে কর্মরত ছিলেন। তিনি আলোকচিত্রশিল্পী হিসেবে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসে যোগদান করেন এবং দৈনিক প্রথম আলোর আলোকচিত্র উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেন। ২০০৮ সালে, তিনি অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের সাত জন বিজয়ীর একজন হিসেবে বর্ষসেরা ছবি আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছিলেন।
পাভেল রহমান থিয়েটার পত্রিকা ‘ক্ষ্যাপা’র সম্পাদক ও অনুস্বর নাট্যদলের সদস্য। তিনি আবাহনী ক্রীড়া চক্রের প্রতিষ্ঠাকালীন আলোকচিত্রী।
পাভেল রহমান ২০১৯ সালের মার্চ মাসে রংপুর জিলা স্কুলে শেখ মুজিবুর রহমানের উপর তিন দিনব্যাপী একক প্রদর্শনীর আয়োজন করেছিলেন। আলোকচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২০২১ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন।
| পাভেল রহমান উড়ির চরে গিয়ে ঘূর্ণিঝড়ের ছবি তোলেন কত সালে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0817_01 | প্রকৌশলে নারীদের ইতিহাস | ১৯৪৩ সালে ইউনাইটেড স্টেটস আর্মি ব্যালিস্টিক রিসার্চ ল্যাবরেটরির জন্য আর্টিলারি ফায়ারিং নকশা হিসাব করতে একটি ইলেকট্রনিক কম্পিউটার তৈরির জন্য পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মুর স্কুল অফ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ একটি গোপন প্রকল্পের অনুমোদন দেয়। এই প্রকল্পটি ১৯৪৬ সালে সম্পন্ন হয়, এবং ইলেকট্রনিক নিউমারিক্যাল ইন্টিগ্রেটার এন্ড কম্পিউটার বা এনিয়াক নামে হিসাবে পরিচিত হয়েছিল।
এনিয়াকের পূর্বে, মার্কিন সেনাবাহিনী কামানের গতিপথ নির্ণয় করার জন্য গণিতে প্রশিক্ষিত নারীদেরকে নিযুক্ত করে। এ কাজে তারা প্রথমে যান্ত্রিক ডেস্ক ক্যালকুলেটর এবং পরে ভানভেরার বুশ দ্বারা তৈরি ডিফারেনশিয়াল অ্যানালাইজার ব্যবহার করে। ১৯৪৫ সালে, এই গণনাকারীদের মধ্যে ক্যাথলিন ম্যাকনাল্টি (১৯২১-২০০৬), এনিয়াকের মূল প্রোগ্রামারদের মধ্যে একজন হিসেবে ফ্রান্সেস স্পেন্স (১৯২২-), বেটি হোলবার্টন (১৯১৭-২০০১), মারলিন ওয়েস্কফ, রুথ লিচারম্যান (১৯২৪-১৯৮৬), এবং বেটি জিন জেনিংস (১৯২৪-২০১১) এর সাথে যোগ দেন। পরে ম্যাকনাল্টি, হোলবার্টন, এবং জেনিংস ১৯৫০ এর দশকের প্রথম দিকে রিমিংটন র্যান্ড কর্পোরেশনের তৈরি প্রথম বাণিজ্যিক কম্পিউটার ইউনিভাকে কাজ করেন।
১৯৪৬ সালে, হ্যাটি স্কট পিটারসনকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিগ্রী অর্জন করা প্রথম আফ্রিকান-আমেরিকান মহিলা বলে মনে করা হয়। | এনিয়াক এর পূর্ণরূপ কী? | {
"answer_start": [
289,
289
],
"text": [
"ইলেকট্রনিক নিউমারিক্যাল ইন্টিগ্রেটার এন্ড কম্পিউটার ",
"ইলেকট্রনিক নিউমারিক্যাল ইন্টিগ্রেটার এন্ড কম্পিউটার "
]
} |
bn_wiki_0817_02 | প্রকৌশলে নারীদের ইতিহাস | ১৯৪৩ সালে ইউনাইটেড স্টেটস আর্মি ব্যালিস্টিক রিসার্চ ল্যাবরেটরির জন্য আর্টিলারি ফায়ারিং নকশা হিসাব করতে একটি ইলেকট্রনিক কম্পিউটার তৈরির জন্য পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মুর স্কুল অফ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ একটি গোপন প্রকল্পের অনুমোদন দেয়। এই প্রকল্পটি ১৯৪৬ সালে সম্পন্ন হয়, এবং ইলেকট্রনিক নিউমারিক্যাল ইন্টিগ্রেটার এন্ড কম্পিউটার বা এনিয়াক নামে হিসাবে পরিচিত হয়েছিল।
এনিয়াকের পূর্বে, মার্কিন সেনাবাহিনী কামানের গতিপথ নির্ণয় করার জন্য গণিতে প্রশিক্ষিত নারীদেরকে নিযুক্ত করে। এ কাজে তারা প্রথমে যান্ত্রিক ডেস্ক ক্যালকুলেটর এবং পরে ভানভেরার বুশ দ্বারা তৈরি ডিফারেনশিয়াল অ্যানালাইজার ব্যবহার করে। ১৯৪৫ সালে, এই গণনাকারীদের মধ্যে ক্যাথলিন ম্যাকনাল্টি (১৯২১-২০০৬), এনিয়াকের মূল প্রোগ্রামারদের মধ্যে একজন হিসেবে ফ্রান্সেস স্পেন্স (১৯২২-), বেটি হোলবার্টন (১৯১৭-২০০১), মারলিন ওয়েস্কফ, রুথ লিচারম্যান (১৯২৪-১৯৮৬), এবং বেটি জিন জেনিংস (১৯২৪-২০১১) এর সাথে যোগ দেন। পরে ম্যাকনাল্টি, হোলবার্টন, এবং জেনিংস ১৯৫০ এর দশকের প্রথম দিকে রিমিংটন র্যান্ড কর্পোরেশনের তৈরি প্রথম বাণিজ্যিক কম্পিউটার ইউনিভাকে কাজ করেন।
১৯৪৬ সালে, হ্যাটি স্কট পিটারসনকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিগ্রী অর্জন করা প্রথম আফ্রিকান-আমেরিকান মহিলা বলে মনে করা হয়। | ভানভেরার বুশ কি তৈরি করে? | {
"answer_start": [
570,
570
],
"text": [
"ডিফারেনশিয়াল অ্যানালাইজার ",
"ডিফারেনশিয়াল অ্যানালাইজার "
]
} |
bn_wiki_0817_03 | প্রকৌশলে নারীদের ইতিহাস | ১৯৪৩ সালে ইউনাইটেড স্টেটস আর্মি ব্যালিস্টিক রিসার্চ ল্যাবরেটরির জন্য আর্টিলারি ফায়ারিং নকশা হিসাব করতে একটি ইলেকট্রনিক কম্পিউটার তৈরির জন্য পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মুর স্কুল অফ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ একটি গোপন প্রকল্পের অনুমোদন দেয়। এই প্রকল্পটি ১৯৪৬ সালে সম্পন্ন হয়, এবং ইলেকট্রনিক নিউমারিক্যাল ইন্টিগ্রেটার এন্ড কম্পিউটার বা এনিয়াক নামে হিসাবে পরিচিত হয়েছিল।
এনিয়াকের পূর্বে, মার্কিন সেনাবাহিনী কামানের গতিপথ নির্ণয় করার জন্য গণিতে প্রশিক্ষিত নারীদেরকে নিযুক্ত করে। এ কাজে তারা প্রথমে যান্ত্রিক ডেস্ক ক্যালকুলেটর এবং পরে ভানভেরার বুশ দ্বারা তৈরি ডিফারেনশিয়াল অ্যানালাইজার ব্যবহার করে। ১৯৪৫ সালে, এই গণনাকারীদের মধ্যে ক্যাথলিন ম্যাকনাল্টি (১৯২১-২০০৬), এনিয়াকের মূল প্রোগ্রামারদের মধ্যে একজন হিসেবে ফ্রান্সেস স্পেন্স (১৯২২-), বেটি হোলবার্টন (১৯১৭-২০০১), মারলিন ওয়েস্কফ, রুথ লিচারম্যান (১৯২৪-১৯৮৬), এবং বেটি জিন জেনিংস (১৯২৪-২০১১) এর সাথে যোগ দেন। পরে ম্যাকনাল্টি, হোলবার্টন, এবং জেনিংস ১৯৫০ এর দশকের প্রথম দিকে রিমিংটন র্যান্ড কর্পোরেশনের তৈরি প্রথম বাণিজ্যিক কম্পিউটার ইউনিভাকে কাজ করেন।
১৯৪৬ সালে, হ্যাটি স্কট পিটারসনকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিগ্রী অর্জন করা প্রথম আফ্রিকান-আমেরিকান মহিলা বলে মনে করা হয়। | কে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এ ডিগ্রী অর্জন করা প্রথম আফ্রিকান-আমেরিকান নারী? | {
"answer_start": [
1026,
1026
],
"text": [
" হ্যাটি স্কট পিটারসন",
" হ্যাটি স্কট পিটারসন"
]
} |
bn_wiki_0817_04 | প্রকৌশলে নারীদের ইতিহাস | ১৯৪৩ সালে ইউনাইটেড স্টেটস আর্মি ব্যালিস্টিক রিসার্চ ল্যাবরেটরির জন্য আর্টিলারি ফায়ারিং নকশা হিসাব করতে একটি ইলেকট্রনিক কম্পিউটার তৈরির জন্য পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মুর স্কুল অফ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ একটি গোপন প্রকল্পের অনুমোদন দেয়। এই প্রকল্পটি ১৯৪৬ সালে সম্পন্ন হয়, এবং ইলেকট্রনিক নিউমারিক্যাল ইন্টিগ্রেটার এন্ড কম্পিউটার বা এনিয়াক নামে হিসাবে পরিচিত হয়েছিল।
এনিয়াকের পূর্বে, মার্কিন সেনাবাহিনী কামানের গতিপথ নির্ণয় করার জন্য গণিতে প্রশিক্ষিত নারীদেরকে নিযুক্ত করে। এ কাজে তারা প্রথমে যান্ত্রিক ডেস্ক ক্যালকুলেটর এবং পরে ভানভেরার বুশ দ্বারা তৈরি ডিফারেনশিয়াল অ্যানালাইজার ব্যবহার করে। ১৯৪৫ সালে, এই গণনাকারীদের মধ্যে ক্যাথলিন ম্যাকনাল্টি (১৯২১-২০০৬), এনিয়াকের মূল প্রোগ্রামারদের মধ্যে একজন হিসেবে ফ্রান্সেস স্পেন্স (১৯২২-), বেটি হোলবার্টন (১৯১৭-২০০১), মারলিন ওয়েস্কফ, রুথ লিচারম্যান (১৯২৪-১৯৮৬), এবং বেটি জিন জেনিংস (১৯২৪-২০১১) এর সাথে যোগ দেন। পরে ম্যাকনাল্টি, হোলবার্টন, এবং জেনিংস ১৯৫০ এর দশকের প্রথম দিকে রিমিংটন র্যান্ড কর্পোরেশনের তৈরি প্রথম বাণিজ্যিক কম্পিউটার ইউনিভাকে কাজ করেন।
১৯৪৬ সালে, হ্যাটি স্কট পিটারসনকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিগ্রী অর্জন করা প্রথম আফ্রিকান-আমেরিকান মহিলা বলে মনে করা হয়। | ইউনিভ্যাক কার তৈরি? | {
"answer_start": [
935,
935
],
"text": [
" রিমিংটন র্যান্ড কর্পোরেশনের ",
" রিমিংটন র্যান্ড কর্পোরেশনের "
]
} |
bn_wiki_0817_05 | প্রকৌশলে নারীদের ইতিহাস | ১৯৪৩ সালে ইউনাইটেড স্টেটস আর্মি ব্যালিস্টিক রিসার্চ ল্যাবরেটরির জন্য আর্টিলারি ফায়ারিং নকশা হিসাব করতে একটি ইলেকট্রনিক কম্পিউটার তৈরির জন্য পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মুর স্কুল অফ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ একটি গোপন প্রকল্পের অনুমোদন দেয়। এই প্রকল্পটি ১৯৪৬ সালে সম্পন্ন হয়, এবং ইলেকট্রনিক নিউমারিক্যাল ইন্টিগ্রেটার এন্ড কম্পিউটার বা এনিয়াক নামে হিসাবে পরিচিত হয়েছিল।
এনিয়াকের পূর্বে, মার্কিন সেনাবাহিনী কামানের গতিপথ নির্ণয় করার জন্য গণিতে প্রশিক্ষিত নারীদেরকে নিযুক্ত করে। এ কাজে তারা প্রথমে যান্ত্রিক ডেস্ক ক্যালকুলেটর এবং পরে ভানভেরার বুশ দ্বারা তৈরি ডিফারেনশিয়াল অ্যানালাইজার ব্যবহার করে। ১৯৪৫ সালে, এই গণনাকারীদের মধ্যে ক্যাথলিন ম্যাকনাল্টি (১৯২১-২০০৬), এনিয়াকের মূল প্রোগ্রামারদের মধ্যে একজন হিসেবে ফ্রান্সেস স্পেন্স (১৯২২-), বেটি হোলবার্টন (১৯১৭-২০০১), মারলিন ওয়েস্কফ, রুথ লিচারম্যান (১৯২৪-১৯৮৬), এবং বেটি জিন জেনিংস (১৯২৪-২০১১) এর সাথে যোগ দেন। পরে ম্যাকনাল্টি, হোলবার্টন, এবং জেনিংস ১৯৫০ এর দশকের প্রথম দিকে রিমিংটন র্যান্ড কর্পোরেশনের তৈরি প্রথম বাণিজ্যিক কম্পিউটার ইউনিভাকে কাজ করেন।
১৯৪৬ সালে, হ্যাটি স্কট পিটারসনকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিগ্রী অর্জন করা প্রথম আফ্রিকান-আমেরিকান মহিলা বলে মনে করা হয়। | কে প্রথম বৃত্তাকার করাত আবিষ্কার করেছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1800_01 | অ্যালবাস ডাম্বলডোর | তরুণ বয়স থেকেই, ডাম্বলডোরের অসাধারণ প্রতিভা ও জাদুক্ষমতা প্রকাশিত হতে থাকে। হগওয়ার্টসে অধ্যয়নকালে, ডাম্বলডোর হগওয়ার্টসের ইতিহাসের সবচেয়ে মেধাবী ছাত্র হিসেবে পরিচিতি পান এবং স্কুল কর্তৃক প্রদত্ত সকল পুরস্কার নিজের করে নিতে থাকেন। তার এন.ই.ডব্লিউ.টি পরীক্ষায় তিনি যা যা করেন, কোন জাদুদণ্ড এর আগে তা করতে সক্ষম হয়নি। রাউলিং বলেছেন, ডাম্বলডোর মূলত স্বশিক্ষিত। যদিও তিনি হগওয়ার্টসে কিছু অসাধারণ শিক্ষক পেয়েছিলেন। এতদসত্ত্বেও, ডাম্বলডোরের মধ্যে কোন অহংকার বা অহমিকাবোধ নেই। এছাড়া তিনি তার যোগ্যতা, বুদ্ধিমত্তা ও ক্ষমতা সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন। হাফ-ব্লাড প্রিন্সে তিনি হ্যারিকে বলেন যে, তিনিও ভুল করেন। তবে যেহেতু তিনি অধিকাংশ লোকের চেয়ে চালাক, তার ছোট একটি ভুল অনেক বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
ডাম্বলডোর নন ভার্বাল স্পেলের ব্যবহারে অত্যন্ত দক্ষ। তিনি একজন রসায়নবিদও বটে। তিনি একসময় বিশ্ববিখ্যাত রসায়নবিদ ও পরশপাথরের স্রষ্টা নিকোলাস ফ্লামেলের সহকর্মীও ছিলেন। ডাম্বলডোর ড্রাগন রক্তের বারটি ব্যবহার আবিষ্কার করেন। তার পেট্রোনাস হল ফিনিক্স পাখি। ডাম্বলডোর পেট্রোনাস ব্যবহার করে সংবাদ আদান প্রদান করার পদ্ধতিও আবিষ্কার করেন। | কোন উপন্যাসে ডাম্বলডোর হ্যারিকে বলেন যে, তিনিও ভুল করেন? | {
"answer_start": [
548,
548
],
"text": [
"হাফ-ব্লাড প্রিন্সে",
"হাফ-ব্লাড প্রিন্সে"
]
} |
bn_wiki_1800_02 | অ্যালবাস ডাম্বলডোর | তরুণ বয়স থেকেই, ডাম্বলডোরের অসাধারণ প্রতিভা ও জাদুক্ষমতা প্রকাশিত হতে থাকে। হগওয়ার্টসে অধ্যয়নকালে, ডাম্বলডোর হগওয়ার্টসের ইতিহাসের সবচেয়ে মেধাবী ছাত্র হিসেবে পরিচিতি পান এবং স্কুল কর্তৃক প্রদত্ত সকল পুরস্কার নিজের করে নিতে থাকেন। তার এন.ই.ডব্লিউ.টি পরীক্ষায় তিনি যা যা করেন, কোন জাদুদণ্ড এর আগে তা করতে সক্ষম হয়নি। রাউলিং বলেছেন, ডাম্বলডোর মূলত স্বশিক্ষিত। যদিও তিনি হগওয়ার্টসে কিছু অসাধারণ শিক্ষক পেয়েছিলেন। এতদসত্ত্বেও, ডাম্বলডোরের মধ্যে কোন অহংকার বা অহমিকাবোধ নেই। এছাড়া তিনি তার যোগ্যতা, বুদ্ধিমত্তা ও ক্ষমতা সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন। হাফ-ব্লাড প্রিন্সে তিনি হ্যারিকে বলেন যে, তিনিও ভুল করেন। তবে যেহেতু তিনি অধিকাংশ লোকের চেয়ে চালাক, তার ছোট একটি ভুল অনেক বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
ডাম্বলডোর নন ভার্বাল স্পেলের ব্যবহারে অত্যন্ত দক্ষ। তিনি একজন রসায়নবিদও বটে। তিনি একসময় বিশ্ববিখ্যাত রসায়নবিদ ও পরশপাথরের স্রষ্টা নিকোলাস ফ্লামেলের সহকর্মীও ছিলেন। ডাম্বলডোর ড্রাগন রক্তের বারটি ব্যবহার আবিষ্কার করেন। তার পেট্রোনাস হল ফিনিক্স পাখি। ডাম্বলডোর পেট্রোনাস ব্যবহার করে সংবাদ আদান প্রদান করার পদ্ধতিও আবিষ্কার করেন। | ডাম্বলডোর কোন স্পেলের ব্যবহারে অত্যন্ত দক্ষ? | {
"answer_start": [
718,
718
],
"text": [
"নন ভার্বাল স্পেলের",
"নন ভার্বাল স্পেলের"
]
} |
bn_wiki_1800_03 | অ্যালবাস ডাম্বলডোর | তরুণ বয়স থেকেই, ডাম্বলডোরের অসাধারণ প্রতিভা ও জাদুক্ষমতা প্রকাশিত হতে থাকে। হগওয়ার্টসে অধ্যয়নকালে, ডাম্বলডোর হগওয়ার্টসের ইতিহাসের সবচেয়ে মেধাবী ছাত্র হিসেবে পরিচিতি পান এবং স্কুল কর্তৃক প্রদত্ত সকল পুরস্কার নিজের করে নিতে থাকেন। তার এন.ই.ডব্লিউ.টি পরীক্ষায় তিনি যা যা করেন, কোন জাদুদণ্ড এর আগে তা করতে সক্ষম হয়নি। রাউলিং বলেছেন, ডাম্বলডোর মূলত স্বশিক্ষিত। যদিও তিনি হগওয়ার্টসে কিছু অসাধারণ শিক্ষক পেয়েছিলেন। এতদসত্ত্বেও, ডাম্বলডোরের মধ্যে কোন অহংকার বা অহমিকাবোধ নেই। এছাড়া তিনি তার যোগ্যতা, বুদ্ধিমত্তা ও ক্ষমতা সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন। হাফ-ব্লাড প্রিন্সে তিনি হ্যারিকে বলেন যে, তিনিও ভুল করেন। তবে যেহেতু তিনি অধিকাংশ লোকের চেয়ে চালাক, তার ছোট একটি ভুল অনেক বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
ডাম্বলডোর নন ভার্বাল স্পেলের ব্যবহারে অত্যন্ত দক্ষ। তিনি একজন রসায়নবিদও বটে। তিনি একসময় বিশ্ববিখ্যাত রসায়নবিদ ও পরশপাথরের স্রষ্টা নিকোলাস ফ্লামেলের সহকর্মীও ছিলেন। ডাম্বলডোর ড্রাগন রক্তের বারটি ব্যবহার আবিষ্কার করেন। তার পেট্রোনাস হল ফিনিক্স পাখি। ডাম্বলডোর পেট্রোনাস ব্যবহার করে সংবাদ আদান প্রদান করার পদ্ধতিও আবিষ্কার করেন। | ডাম্বলডোর কার সহকর্মী ছিলেন? | {
"answer_start": [
841,
841
],
"text": [
"নিকোলাস ফ্লামেলের",
"নিকোলাস ফ্লামেলের"
]
} |
bn_wiki_1800_04 | অ্যালবাস ডাম্বলডোর | তরুণ বয়স থেকেই, ডাম্বলডোরের অসাধারণ প্রতিভা ও জাদুক্ষমতা প্রকাশিত হতে থাকে। হগওয়ার্টসে অধ্যয়নকালে, ডাম্বলডোর হগওয়ার্টসের ইতিহাসের সবচেয়ে মেধাবী ছাত্র হিসেবে পরিচিতি পান এবং স্কুল কর্তৃক প্রদত্ত সকল পুরস্কার নিজের করে নিতে থাকেন। তার এন.ই.ডব্লিউ.টি পরীক্ষায় তিনি যা যা করেন, কোন জাদুদণ্ড এর আগে তা করতে সক্ষম হয়নি। রাউলিং বলেছেন, ডাম্বলডোর মূলত স্বশিক্ষিত। যদিও তিনি হগওয়ার্টসে কিছু অসাধারণ শিক্ষক পেয়েছিলেন। এতদসত্ত্বেও, ডাম্বলডোরের মধ্যে কোন অহংকার বা অহমিকাবোধ নেই। এছাড়া তিনি তার যোগ্যতা, বুদ্ধিমত্তা ও ক্ষমতা সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন। হাফ-ব্লাড প্রিন্সে তিনি হ্যারিকে বলেন যে, তিনিও ভুল করেন। তবে যেহেতু তিনি অধিকাংশ লোকের চেয়ে চালাক, তার ছোট একটি ভুল অনেক বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
ডাম্বলডোর নন ভার্বাল স্পেলের ব্যবহারে অত্যন্ত দক্ষ। তিনি একজন রসায়নবিদও বটে। তিনি একসময় বিশ্ববিখ্যাত রসায়নবিদ ও পরশপাথরের স্রষ্টা নিকোলাস ফ্লামেলের সহকর্মীও ছিলেন। ডাম্বলডোর ড্রাগন রক্তের বারটি ব্যবহার আবিষ্কার করেন। তার পেট্রোনাস হল ফিনিক্স পাখি। ডাম্বলডোর পেট্রোনাস ব্যবহার করে সংবাদ আদান প্রদান করার পদ্ধতিও আবিষ্কার করেন। | ডাম্বলডোর এর পেট্রোনাস কী? | {
"answer_start": [
945,
945
],
"text": [
"ফিনিক্স পাখি",
"ফিনিক্স পাখি"
]
} |
bn_wiki_1800_05 | অ্যালবাস ডাম্বলডোর | তরুণ বয়স থেকেই, ডাম্বলডোরের অসাধারণ প্রতিভা ও জাদুক্ষমতা প্রকাশিত হতে থাকে। হগওয়ার্টসে অধ্যয়নকালে, ডাম্বলডোর হগওয়ার্টসের ইতিহাসের সবচেয়ে মেধাবী ছাত্র হিসেবে পরিচিতি পান এবং স্কুল কর্তৃক প্রদত্ত সকল পুরস্কার নিজের করে নিতে থাকেন। তার এন.ই.ডব্লিউ.টি পরীক্ষায় তিনি যা যা করেন, কোন জাদুদণ্ড এর আগে তা করতে সক্ষম হয়নি। রাউলিং বলেছেন, ডাম্বলডোর মূলত স্বশিক্ষিত। যদিও তিনি হগওয়ার্টসে কিছু অসাধারণ শিক্ষক পেয়েছিলেন। এতদসত্ত্বেও, ডাম্বলডোরের মধ্যে কোন অহংকার বা অহমিকাবোধ নেই। এছাড়া তিনি তার যোগ্যতা, বুদ্ধিমত্তা ও ক্ষমতা সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন। হাফ-ব্লাড প্রিন্সে তিনি হ্যারিকে বলেন যে, তিনিও ভুল করেন। তবে যেহেতু তিনি অধিকাংশ লোকের চেয়ে চালাক, তার ছোট একটি ভুল অনেক বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
ডাম্বলডোর নন ভার্বাল স্পেলের ব্যবহারে অত্যন্ত দক্ষ। তিনি একজন রসায়নবিদও বটে। তিনি একসময় বিশ্ববিখ্যাত রসায়নবিদ ও পরশপাথরের স্রষ্টা নিকোলাস ফ্লামেলের সহকর্মীও ছিলেন। ডাম্বলডোর ড্রাগন রক্তের বারটি ব্যবহার আবিষ্কার করেন। তার পেট্রোনাস হল ফিনিক্স পাখি। ডাম্বলডোর পেট্রোনাস ব্যবহার করে সংবাদ আদান প্রদান করার পদ্ধতিও আবিষ্কার করেন। | ডাম্বলডোর কোন ওয়ান্ড ব্যাবহার করতেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0855_01 | বুর্জ আল আরব | বুর্জ আল আরব (আরবের স্তম্ভ) হলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি বিলাসবহুল হোটেল। এটি বিশ্বের ৭ম সুউচ্চ হোটেল, যদিও এর মোট উচ্চতার ৩৯% অংশ অব্যবহৃত। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমণ বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
ভবনটির স্থপতি ছিলেন টম রাইট। ভবনটির স্থাপত্য পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান ছিল অ্যাটকিনস্, যা ইংল্যান্ডের সবচেয়ে বড় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান। নির্মাণ ঠিকাদারী ছিল দক্ষিণ আফ্রিকান কন্ট্রাক্টর ম্যুরে এন্ড রবার্টস্। হোটেলটির ইন্টেরিয়র নকশা করেছেন কেএসি ইন্টারন্যাশনালের ডিজাইন প্রিন্সিপাল খুয়ান চিউ।
জুমেরিয়া বিচের পাশে সমুদ্রের মাঝে একটি কৃত্রিম দ্বীপের উপর হোটেলটির অবস্থান। বুর্জ আল আরবের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে এটি উদ্বোধন হয়। এটি ৩২১ মিঃ (১০৫৩ ফুট) লম্বা এবং ২৮ তলা বিশিষ্ট। এটির আয়তন ৭০,০০০ বর্গ মিঃ। আরবের ‘দাউ’ নামক নৌযানের মাস্তুলের সাথে সাদৃশ্য রেখে এর কাঠামো নকশা করা হয়। মূল মাস্তুল কাঠামো থেকে ইংরেজি ‘ভি’ অক্ষরের মত এর কাঠামো দু’পাশে বিস্তৃত। সব মিলিয়ে কাঠামোগুলোর আবদ্ধ স্থানটি ত্রিভূজাকৃতির, ত্রিভূজের তিনবাহুর মধ্যবর্তী স্থলে আছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ আট্রিয়াম। ভবনটি তে লেগেছে ৭০,০০০ ঘনমিটারেরও বেশি কংক্রীট এবং ৯,০০০ টন স্টীল। বুর্জ আল আরব হোটেলের সমুদ্রের তলদেশের ভিত্তি নির্মাণ করতে ৩ বছর সময় লেগেছে। সমুদ্রের মাঝখানে এর ভিত্তির স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে সমুদ্রের নিচের বালির মধ্যে ২৩০টি ৪০ ফুট দীর্ঘ কংক্রিটের খুঁটি প্রবেশ করানো হয়। | বুর্জ আল আরব বিশ্বের কত তম সুউচ্চ হোটেল? | {
"answer_start": [
95,
95
],
"text": [
" বিশ্বের ৭ম সুউচ্চ হোটেল",
" বিশ্বের ৭ম সুউচ্চ হোটেল"
]
} |
bn_wiki_0855_02 | বুর্জ আল আরব | বুর্জ আল আরব (আরবের স্তম্ভ) হলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি বিলাসবহুল হোটেল। এটি বিশ্বের ৭ম সুউচ্চ হোটেল, যদিও এর মোট উচ্চতার ৩৯% অংশ অব্যবহৃত। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমণ বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
ভবনটির স্থপতি ছিলেন টম রাইট। ভবনটির স্থাপত্য পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান ছিল অ্যাটকিনস্, যা ইংল্যান্ডের সবচেয়ে বড় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান। নির্মাণ ঠিকাদারী ছিল দক্ষিণ আফ্রিকান কন্ট্রাক্টর ম্যুরে এন্ড রবার্টস্। হোটেলটির ইন্টেরিয়র নকশা করেছেন কেএসি ইন্টারন্যাশনালের ডিজাইন প্রিন্সিপাল খুয়ান চিউ।
জুমেরিয়া বিচের পাশে সমুদ্রের মাঝে একটি কৃত্রিম দ্বীপের উপর হোটেলটির অবস্থান। বুর্জ আল আরবের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে এটি উদ্বোধন হয়। এটি ৩২১ মিঃ (১০৫৩ ফুট) লম্বা এবং ২৮ তলা বিশিষ্ট। এটির আয়তন ৭০,০০০ বর্গ মিঃ। আরবের ‘দাউ’ নামক নৌযানের মাস্তুলের সাথে সাদৃশ্য রেখে এর কাঠামো নকশা করা হয়। মূল মাস্তুল কাঠামো থেকে ইংরেজি ‘ভি’ অক্ষরের মত এর কাঠামো দু’পাশে বিস্তৃত। সব মিলিয়ে কাঠামোগুলোর আবদ্ধ স্থানটি ত্রিভূজাকৃতির, ত্রিভূজের তিনবাহুর মধ্যবর্তী স্থলে আছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ আট্রিয়াম। ভবনটি তে লেগেছে ৭০,০০০ ঘনমিটারেরও বেশি কংক্রীট এবং ৯,০০০ টন স্টীল। বুর্জ আল আরব হোটেলের সমুদ্রের তলদেশের ভিত্তি নির্মাণ করতে ৩ বছর সময় লেগেছে। সমুদ্রের মাঝখানে এর ভিত্তির স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে সমুদ্রের নিচের বালির মধ্যে ২৩০টি ৪০ ফুট দীর্ঘ কংক্রিটের খুঁটি প্রবেশ করানো হয়। | বুর্জ আল আরবের মোট উচ্চতার কত শতাংশ অব্যবহৃত? | {
"answer_start": [
141,
141
],
"text": [
"৩৯% অংশ অব্যবহৃত",
"৩৯% অংশ অব্যবহৃত"
]
} |
bn_wiki_0855_03 | বুর্জ আল আরব | বুর্জ আল আরব (আরবের স্তম্ভ) হলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি বিলাসবহুল হোটেল। এটি বিশ্বের ৭ম সুউচ্চ হোটেল, যদিও এর মোট উচ্চতার ৩৯% অংশ অব্যবহৃত। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমণ বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
ভবনটির স্থপতি ছিলেন টম রাইট। ভবনটির স্থাপত্য পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান ছিল অ্যাটকিনস্, যা ইংল্যান্ডের সবচেয়ে বড় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান। নির্মাণ ঠিকাদারী ছিল দক্ষিণ আফ্রিকান কন্ট্রাক্টর ম্যুরে এন্ড রবার্টস্। হোটেলটির ইন্টেরিয়র নকশা করেছেন কেএসি ইন্টারন্যাশনালের ডিজাইন প্রিন্সিপাল খুয়ান চিউ।
জুমেরিয়া বিচের পাশে সমুদ্রের মাঝে একটি কৃত্রিম দ্বীপের উপর হোটেলটির অবস্থান। বুর্জ আল আরবের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে এটি উদ্বোধন হয়। এটি ৩২১ মিঃ (১০৫৩ ফুট) লম্বা এবং ২৮ তলা বিশিষ্ট। এটির আয়তন ৭০,০০০ বর্গ মিঃ। আরবের ‘দাউ’ নামক নৌযানের মাস্তুলের সাথে সাদৃশ্য রেখে এর কাঠামো নকশা করা হয়। মূল মাস্তুল কাঠামো থেকে ইংরেজি ‘ভি’ অক্ষরের মত এর কাঠামো দু’পাশে বিস্তৃত। সব মিলিয়ে কাঠামোগুলোর আবদ্ধ স্থানটি ত্রিভূজাকৃতির, ত্রিভূজের তিনবাহুর মধ্যবর্তী স্থলে আছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ আট্রিয়াম। ভবনটি তে লেগেছে ৭০,০০০ ঘনমিটারেরও বেশি কংক্রীট এবং ৯,০০০ টন স্টীল। বুর্জ আল আরব হোটেলের সমুদ্রের তলদেশের ভিত্তি নির্মাণ করতে ৩ বছর সময় লেগেছে। সমুদ্রের মাঝখানে এর ভিত্তির স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে সমুদ্রের নিচের বালির মধ্যে ২৩০টি ৪০ ফুট দীর্ঘ কংক্রিটের খুঁটি প্রবেশ করানো হয়। | বুর্জ আল আরব ভবনটির স্থপতি কে? | {
"answer_start": [
779,
779
],
"text": [
" টম রাইট",
" টম রাইট"
]
} |
bn_wiki_0855_04 | বুর্জ আল আরব | বুর্জ আল আরব (আরবের স্তম্ভ) হলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি বিলাসবহুল হোটেল। এটি বিশ্বের ৭ম সুউচ্চ হোটেল, যদিও এর মোট উচ্চতার ৩৯% অংশ অব্যবহৃত। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমণ বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
ভবনটির স্থপতি ছিলেন টম রাইট। ভবনটির স্থাপত্য পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান ছিল অ্যাটকিনস্, যা ইংল্যান্ডের সবচেয়ে বড় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান। নির্মাণ ঠিকাদারী ছিল দক্ষিণ আফ্রিকান কন্ট্রাক্টর ম্যুরে এন্ড রবার্টস্। হোটেলটির ইন্টেরিয়র নকশা করেছেন কেএসি ইন্টারন্যাশনালের ডিজাইন প্রিন্সিপাল খুয়ান চিউ।
জুমেরিয়া বিচের পাশে সমুদ্রের মাঝে একটি কৃত্রিম দ্বীপের উপর হোটেলটির অবস্থান। বুর্জ আল আরবের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে এটি উদ্বোধন হয়। এটি ৩২১ মিঃ (১০৫৩ ফুট) লম্বা এবং ২৮ তলা বিশিষ্ট। এটির আয়তন ৭০,০০০ বর্গ মিঃ। আরবের ‘দাউ’ নামক নৌযানের মাস্তুলের সাথে সাদৃশ্য রেখে এর কাঠামো নকশা করা হয়। মূল মাস্তুল কাঠামো থেকে ইংরেজি ‘ভি’ অক্ষরের মত এর কাঠামো দু’পাশে বিস্তৃত। সব মিলিয়ে কাঠামোগুলোর আবদ্ধ স্থানটি ত্রিভূজাকৃতির, ত্রিভূজের তিনবাহুর মধ্যবর্তী স্থলে আছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ আট্রিয়াম। ভবনটি তে লেগেছে ৭০,০০০ ঘনমিটারেরও বেশি কংক্রীট এবং ৯,০০০ টন স্টীল। বুর্জ আল আরব হোটেলের সমুদ্রের তলদেশের ভিত্তি নির্মাণ করতে ৩ বছর সময় লেগেছে। সমুদ্রের মাঝখানে এর ভিত্তির স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে সমুদ্রের নিচের বালির মধ্যে ২৩০টি ৪০ ফুট দীর্ঘ কংক্রিটের খুঁটি প্রবেশ করানো হয়। | হোটেলটি কোন বিচের পাশে অবস্থিত? | {
"answer_start": [
1051,
1051
],
"text": [
"জুমেরিয়া বিচের পাশে সমুদ্রের মাঝে একটি কৃত্রিম দ্বীপের উপর হোটেলটির অবস্থান",
"জুমেরিয়া বিচের পাশে সমুদ্রের মাঝে একটি কৃত্রিম দ্বীপের উপর হোটেলটির অবস্থান"
]
} |
bn_wiki_0855_05 | বুর্জ আল আরব | বুর্জ আল আরব (আরবের স্তম্ভ) হলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি বিলাসবহুল হোটেল। এটি বিশ্বের ৭ম সুউচ্চ হোটেল, যদিও এর মোট উচ্চতার ৩৯% অংশ অব্যবহৃত। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সমদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর এটি নির্মাণ করা হয়েছে। আরবের পুরনো পালতোলা জাহাজের কাঠামোর অনুকরণে বানানো ভবনটি আরবের ঐতিহ্যের প্রতিনিধি। আরববিশ্বের অন্যতম ধনাঢ্য ব্যক্তি আরব আমিরাতের শাসক শেখ নাহিয়ানের পারিবারিক সম্পত্তি বুর্জ আল আরব। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর বিলাসবহুল ভ্রমণ বিষয়ক ম্যাগাজিন,আলট্রা ট্রাভেল-এর পাঠকদের ভোটে “বুর্জ আল আরব” পৃথিবীর একটি বিলাস বহুল হোটেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। হোটেলটি 'বেষ্ট হোটেল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' এবং বেষ্ট হোটেল ইন দ্য মিডল ইষ্ট' ক্যাটাগরিতে খুব সম্মানজনক দুটি পুরস্কার পেয়েছে। নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
ভবনটির স্থপতি ছিলেন টম রাইট। ভবনটির স্থাপত্য পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান ছিল অ্যাটকিনস্, যা ইংল্যান্ডের সবচেয়ে বড় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান। নির্মাণ ঠিকাদারী ছিল দক্ষিণ আফ্রিকান কন্ট্রাক্টর ম্যুরে এন্ড রবার্টস্। হোটেলটির ইন্টেরিয়র নকশা করেছেন কেএসি ইন্টারন্যাশনালের ডিজাইন প্রিন্সিপাল খুয়ান চিউ।
জুমেরিয়া বিচের পাশে সমুদ্রের মাঝে একটি কৃত্রিম দ্বীপের উপর হোটেলটির অবস্থান। বুর্জ আল আরবের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে এটি উদ্বোধন হয়। এটি ৩২১ মিঃ (১০৫৩ ফুট) লম্বা এবং ২৮ তলা বিশিষ্ট। এটির আয়তন ৭০,০০০ বর্গ মিঃ। আরবের ‘দাউ’ নামক নৌযানের মাস্তুলের সাথে সাদৃশ্য রেখে এর কাঠামো নকশা করা হয়। মূল মাস্তুল কাঠামো থেকে ইংরেজি ‘ভি’ অক্ষরের মত এর কাঠামো দু’পাশে বিস্তৃত। সব মিলিয়ে কাঠামোগুলোর আবদ্ধ স্থানটি ত্রিভূজাকৃতির, ত্রিভূজের তিনবাহুর মধ্যবর্তী স্থলে আছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ আট্রিয়াম। ভবনটি তে লেগেছে ৭০,০০০ ঘনমিটারেরও বেশি কংক্রীট এবং ৯,০০০ টন স্টীল। বুর্জ আল আরব হোটেলের সমুদ্রের তলদেশের ভিত্তি নির্মাণ করতে ৩ বছর সময় লেগেছে। সমুদ্রের মাঝখানে এর ভিত্তির স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে সমুদ্রের নিচের বালির মধ্যে ২৩০টি ৪০ ফুট দীর্ঘ কংক্রিটের খুঁটি প্রবেশ করানো হয়। | ভবনটি নির্মাণে কত ব্যয় হয়? | {
"answer_start": [
733,
733
],
"text": [
"৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার",
"৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার"
]
} |
bn_wiki_2229_01 | গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভল. ২ | গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভল. ২ (উচ্চারণ গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভলিউম টু) হলো ২০১৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি মার্কিন সুপারহিরো চলচ্চিত্র যা মার্ভেল কমিকস সুপারহিরো গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি উপর কেন্দ্রিত এবং এটি মার্ভেল স্টুডিওস দ্বারা প্রযোজিত ও ওয়াল্ট ডিজনি স্টুডিওস মোশন পিকচার্স দ্বারা পরিবেশিত। এটি ২০১৪ সালের গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি চলচ্চিত্রের সিক্যুয়েল এবং মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স (এমসিইউ)-এর পঞ্চদশতম চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি জেমস গান দ্বারা পরিচালিত এবং লিখিত। চলচ্চিত্রটির শ্রেষ্ঠাংশে রয়েছে একটি সমগ্র অভিনয়শিল্পী দল, যার মধ্যে ক্রিস প্রাট, জো সালডানা, ডেভ বাউতিস্তা, ভিন ডাইসেল, ব্র্যাডলি কুপার, মাইকেল রুকার, কারেন গিলান, পোম ক্লেমেন্টিএফ, এলিজাবেথ ডেবিকি, ক্রিস সুলিভান, সীন গান, সিলভেস্টার স্ট্যালোন এবং কার্ট রাসেল অন্তর্ভুক্ত। গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভলি. ২-এ, গার্ডিয়্যান্স মহাজগৎ-এ ভ্রমণ করে ঘোরাঘুরি করে এবং পিটার কুইল-কে তার রহস্যময় পিতৃত্ব সমন্ধে জানার জন্য বাকি সদস্যরা সাহায্য করে। | গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভল. ২ কত সালে মুক্তি পায়? | {
"answer_start": [
95,
95
],
"text": [
"২০১৭",
"২০১৭"
]
} |
bn_wiki_2229_02 | গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভল. ২ | গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভল. ২ (উচ্চারণ গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভলিউম টু) হলো ২০১৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি মার্কিন সুপারহিরো চলচ্চিত্র যা মার্ভেল কমিকস সুপারহিরো গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি উপর কেন্দ্রিত এবং এটি মার্ভেল স্টুডিওস দ্বারা প্রযোজিত ও ওয়াল্ট ডিজনি স্টুডিওস মোশন পিকচার্স দ্বারা পরিবেশিত। এটি ২০১৪ সালের গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি চলচ্চিত্রের সিক্যুয়েল এবং মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স (এমসিইউ)-এর পঞ্চদশতম চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি জেমস গান দ্বারা পরিচালিত এবং লিখিত। চলচ্চিত্রটির শ্রেষ্ঠাংশে রয়েছে একটি সমগ্র অভিনয়শিল্পী দল, যার মধ্যে ক্রিস প্রাট, জো সালডানা, ডেভ বাউতিস্তা, ভিন ডাইসেল, ব্র্যাডলি কুপার, মাইকেল রুকার, কারেন গিলান, পোম ক্লেমেন্টিএফ, এলিজাবেথ ডেবিকি, ক্রিস সুলিভান, সীন গান, সিলভেস্টার স্ট্যালোন এবং কার্ট রাসেল অন্তর্ভুক্ত। গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভলি. ২-এ, গার্ডিয়্যান্স মহাজগৎ-এ ভ্রমণ করে ঘোরাঘুরি করে এবং পিটার কুইল-কে তার রহস্যময় পিতৃত্ব সমন্ধে জানার জন্য বাকি সদস্যরা সাহায্য করে। | গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভল. ২ চলচ্চিত্রটি মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স-এর কততম চলচ্চিত্র? | {
"answer_start": [
440,
440
],
"text": [
"পঞ্চদশতম",
"পঞ্চদশতম"
]
} |
bn_wiki_2229_03 | গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভল. ২ | গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভল. ২ (উচ্চারণ গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভলিউম টু) হলো ২০১৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি মার্কিন সুপারহিরো চলচ্চিত্র যা মার্ভেল কমিকস সুপারহিরো গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি উপর কেন্দ্রিত এবং এটি মার্ভেল স্টুডিওস দ্বারা প্রযোজিত ও ওয়াল্ট ডিজনি স্টুডিওস মোশন পিকচার্স দ্বারা পরিবেশিত। এটি ২০১৪ সালের গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি চলচ্চিত্রের সিক্যুয়েল এবং মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স (এমসিইউ)-এর পঞ্চদশতম চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি জেমস গান দ্বারা পরিচালিত এবং লিখিত। চলচ্চিত্রটির শ্রেষ্ঠাংশে রয়েছে একটি সমগ্র অভিনয়শিল্পী দল, যার মধ্যে ক্রিস প্রাট, জো সালডানা, ডেভ বাউতিস্তা, ভিন ডাইসেল, ব্র্যাডলি কুপার, মাইকেল রুকার, কারেন গিলান, পোম ক্লেমেন্টিএফ, এলিজাবেথ ডেবিকি, ক্রিস সুলিভান, সীন গান, সিলভেস্টার স্ট্যালোন এবং কার্ট রাসেল অন্তর্ভুক্ত। গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভলি. ২-এ, গার্ডিয়্যান্স মহাজগৎ-এ ভ্রমণ করে ঘোরাঘুরি করে এবং পিটার কুইল-কে তার রহস্যময় পিতৃত্ব সমন্ধে জানার জন্য বাকি সদস্যরা সাহায্য করে। | গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভল. ২ চলচ্চিত্রটির পরিচালক কে? | {
"answer_start": [
472,
472
],
"text": [
"জেমস গান",
"জেমস গান"
]
} |
bn_wiki_2229_05 | গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভল. ২ | গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভল. ২ (উচ্চারণ গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভলিউম টু) হলো ২০১৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি মার্কিন সুপারহিরো চলচ্চিত্র যা মার্ভেল কমিকস সুপারহিরো গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি উপর কেন্দ্রিত এবং এটি মার্ভেল স্টুডিওস দ্বারা প্রযোজিত ও ওয়াল্ট ডিজনি স্টুডিওস মোশন পিকচার্স দ্বারা পরিবেশিত। এটি ২০১৪ সালের গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি চলচ্চিত্রের সিক্যুয়েল এবং মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স (এমসিইউ)-এর পঞ্চদশতম চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি জেমস গান দ্বারা পরিচালিত এবং লিখিত। চলচ্চিত্রটির শ্রেষ্ঠাংশে রয়েছে একটি সমগ্র অভিনয়শিল্পী দল, যার মধ্যে ক্রিস প্রাট, জো সালডানা, ডেভ বাউতিস্তা, ভিন ডাইসেল, ব্র্যাডলি কুপার, মাইকেল রুকার, কারেন গিলান, পোম ক্লেমেন্টিএফ, এলিজাবেথ ডেবিকি, ক্রিস সুলিভান, সীন গান, সিলভেস্টার স্ট্যালোন এবং কার্ট রাসেল অন্তর্ভুক্ত। গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভলি. ২-এ, গার্ডিয়্যান্স মহাজগৎ-এ ভ্রমণ করে ঘোরাঘুরি করে এবং পিটার কুইল-কে তার রহস্যময় পিতৃত্ব সমন্ধে জানার জন্য বাকি সদস্যরা সাহায্য করে। | গার্ডিয়্যান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি ভল. ২ চলচ্চিত্রটির ডিওপি কে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1857_03 | যোজক কলা | যোজক কলা এক ধরনের আঁশবহুল কলা, যেটি মানবদেহের অন্যান্য অঙ্গ অথবা কলাকে সমর্থন করে, যুক্ত করে অথবা বিচ্ছিন্ন করে। এটি চার ধরনের কোষকলার একটি (অপর তিনটি হচ্ছে আবরণী, পেশি ও স্নায়ুকলা)।
যোজক কলা ফাইব্রোব্লাস্ট, এডিপোসাইট, ম্যাক্রোফেজ, মাস্ট কোষ এবং লিউকোসাইড নিয়ে গঠিত। ১৮৩০ সালে জোসেফ পিটার মুলার "যোজক কলা" শব্দটি (জার্মান ভাষায়, বিন্দেগিউবে) প্রস্তাব করেন। ১৮ শতকেই যোজক কলা স্বতন্ত্র্য শ্রেণি হিসেবে বিবেচিত হত। প্রাণীদের যোজক কলার মূল উপাদান কোলাজেন ও স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে এটির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, যা প্রায় ২৫%।
যোজক কলার সাধারণ বৈশিষ্ট্যঃ ১.কোষগুলো সাধারণত নির্দিষ্ট স্তরে বিন্যস্ত থাকে না; ২.কোষ গুলোর মাঝে ম্যাট্রিক্স থাকায় ঘন সন্নিবেশিত হয় না; ৩.মেসোডার্ম নামক ভ্রুন থেকে এ কলার উৎপত্তি; ৪.রক্তবাহ উপস্থি। | কত সালে জোসেফ পিটার মুলার "যোজক কলা" শব্দটি (জার্মান ভাষায়, বিন্দেগিউবে) প্রস্তাব করেন? | {
"answer_start": [
270,
270
],
"text": [
"১৮৩০",
"১৮৩০"
]
} |
bn_wiki_2382_01 | ন্যায়যুদ্ধ তত্ত্ব
| ন্যায়যুদ্ধ তত্ত্ব এমন সব যুদ্ধের বৈধতা দান করে যেখুলো সর্বপ্রকার শোষণ, অত্যাচার, উৎপীড়ন থেকে মুক্তিলাভভের জন্য; বৈদেশিক আক্রমণ বৈদেশিক নিয়ন্ত্রণ থেকে আত্মরক্ষার জন্য এবং সাম্রাজ্যবাদের শৃঙ্খল থেকে পরাধীন দেশ ও উপনিবেশসমূহকে মুক্ত করার জন্য চালানো হয়। প্রাচীন রোমান দর্শন ও ক্যাথলিক চিন্তাধারা থেকে নীতিশাস্ত্রের এ বিশেষ তত্ত্বটির উদ্ভব হয়েছে। এ তত্ত্বটি মূলত ধর্মতাত্ত্বিক, নীতিশাস্ত্রবিদ ও আন্তর্জাতিক নীতিনির্ধারকগণ অনুশীলন ও চর্চা করেন। এ তত্ত্বমতে যুদ্ধকে অবশ্যই দর্শনগত, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নিয়মনীতি মেনে চলতে হবে।
প্রাচীন পুরাণ মহাভারতে সর্বপ্রথম ন্যায়যুদ্ধ সম্পর্কে লিখিত অভিমত পাওয়া যায়। পুরাণ মতে, রাজ্যশাসনকারী পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে একজন জিজ্ঞেস করেন, যুদ্ধের ফলে যে ক্ষয়ক্ষতি ও দুর্দশার সৃষ্টি হয়, তাকে কোনভাবে যথাযোগ্য "ন্যায়" বলে ঘোষণা করা যায় কি না। পরবর্তীতে এ প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে ভাইয়েদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনার সূত্রপাত ঘটে এবং শেষে যুদ্ধের কিছু নিয়মকানুন সৃষ্টি করা হয়। যেমন সমতা (রথসমূহ অশ্বারোহী বাহিনীকে আক্রমণ করতে পারবে না, রথের সাথে কেবল রথের যুদ্ধ চলবে, বিপদাপন্ন ব্যক্তিকে আক্রমণ করা যাবে না), ন্যায় পদ্ধতি (বিষাক্ত ও কাঁটাওয়ালা তীর ব্যবহার করা যাবে না), ন্যায় কারণ (প্রতিহিংসাপরায়ন হয়ে যুদ্ধ করা যাবে না), এবং আহত ও যুদ্ধবন্দীদের সাথে সঠিক আচরণ।
| কি এমন সব যুদ্ধের বৈধতা দান করে যেখুলো সর্বপ্রকার শোষণ, অত্যাচার, উৎপীড়ন থেকে মুক্তিলাভভের জন্য? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"ন্যায়যুদ্ধ তত্ত্ব",
"ন্যায়যুদ্ধ তত্ত্ব"
]
} |
bn_wiki_2382_02 | ন্যায়যুদ্ধ তত্ত্ব
| ন্যায়যুদ্ধ তত্ত্ব এমন সব যুদ্ধের বৈধতা দান করে যেখুলো সর্বপ্রকার শোষণ, অত্যাচার, উৎপীড়ন থেকে মুক্তিলাভভের জন্য; বৈদেশিক আক্রমণ বৈদেশিক নিয়ন্ত্রণ থেকে আত্মরক্ষার জন্য এবং সাম্রাজ্যবাদের শৃঙ্খল থেকে পরাধীন দেশ ও উপনিবেশসমূহকে মুক্ত করার জন্য চালানো হয়। প্রাচীন রোমান দর্শন ও ক্যাথলিক চিন্তাধারা থেকে নীতিশাস্ত্রের এ বিশেষ তত্ত্বটির উদ্ভব হয়েছে। এ তত্ত্বটি মূলত ধর্মতাত্ত্বিক, নীতিশাস্ত্রবিদ ও আন্তর্জাতিক নীতিনির্ধারকগণ অনুশীলন ও চর্চা করেন। এ তত্ত্বমতে যুদ্ধকে অবশ্যই দর্শনগত, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নিয়মনীতি মেনে চলতে হবে।
প্রাচীন পুরাণ মহাভারতে সর্বপ্রথম ন্যায়যুদ্ধ সম্পর্কে লিখিত অভিমত পাওয়া যায়। পুরাণ মতে, রাজ্যশাসনকারী পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে একজন জিজ্ঞেস করেন, যুদ্ধের ফলে যে ক্ষয়ক্ষতি ও দুর্দশার সৃষ্টি হয়, তাকে কোনভাবে যথাযোগ্য "ন্যায়" বলে ঘোষণা করা যায় কি না। পরবর্তীতে এ প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে ভাইয়েদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনার সূত্রপাত ঘটে এবং শেষে যুদ্ধের কিছু নিয়মকানুন সৃষ্টি করা হয়। যেমন সমতা (রথসমূহ অশ্বারোহী বাহিনীকে আক্রমণ করতে পারবে না, রথের সাথে কেবল রথের যুদ্ধ চলবে, বিপদাপন্ন ব্যক্তিকে আক্রমণ করা যাবে না), ন্যায় পদ্ধতি (বিষাক্ত ও কাঁটাওয়ালা তীর ব্যবহার করা যাবে না), ন্যায় কারণ (প্রতিহিংসাপরায়ন হয়ে যুদ্ধ করা যাবে না), এবং আহত ও যুদ্ধবন্দীদের সাথে সঠিক আচরণ।
| কোন চিন্তাধারা থেকে নীতিশাস্ত্রের এ বিশেষ তত্ত্বটির উদ্ভব হয়েছে? | {
"answer_start": [
277,
277
],
"text": [
"ক্যাথলিক",
"ক্যাথলিক"
]
} |