id
stringlengths 15
15
| title
stringlengths 2
1.44k
| context
stringlengths 179
4.78k
| question
stringlengths 6
207
| answers
dict |
---|---|---|---|---|
bn_wiki_0558_01 | চাবি (তড়িৎ) | চাবি হলো এমন একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা কোনো বিদ্যুৎ বর্তনীতে লাগালে তা বর্তনীতে ইলেকট্রনের তথা বিদ্যুতের প্রবাহ চালু বা বন্ধ করতে পারে। বর্তনীতে ব্যবহৃত তারের ধনাত্মক দিকের সাথে চাবি সংযুক্ত করা হয়। চাবিকে খোলা বা বন্ধ করা যায়। চাবিকে বন্ধ করা হলে বর্তনীতে বিদ্যুৎ চলবে কিন্তু খোলা থাকলে চলবে না। চাবিতে দুইটি অংশে তার সংযুক্ত করতে হয়। এই অংশদুটি তড়িৎ সুপরিবাহী পদার্থ দ্বারা তৈরি। চাবি যখন বন্ধ করা হয় তখন একটি সুপরিবাহী পদার্থ অংশদুটিকে যোগ করে দেয়। ফলে সুইচটির ভেতর দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে। অর্থাৎ বর্তনীটি সম্পূর্ণ হয়। সুইচটি খোলা হলে তারের অংশদুটিকে সংযোগকারী পদার্থটি সরে যায় এবং চাবিতে লাগানো তারের দুই অংশের মাঝে পারস্পরিক কোনো সম্পর্ক থাকে না। ফলে সুইচটি দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয় না এবং সমগ্র বর্তনীটি অসম্পূর্ণ হয়ে যায় বা ভেঙে যায় (শ্রেণিসংযোগ বর্তনীর ক্ষেত্রে)। এজন্য সমগ্র বর্তনীটির ভেতর দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়।
সমান্তরাল বর্তনীতে যেহেতু বৈদ্যুতিক যন্ত্রের জন্য আলাদা-আলদা করে তার ব্যবহার করতে হয় এবং একটি তারের সাথে অপর তারের সম্পর্ক থাকে না, তাই সেখানে প্রতিটি যন্ত্রের জন্য আলাদা-আলাদা চাবি ব্যবহার করতে হয়। ফলে কোনো যন্ত্রে বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ করতে হলে যন্ত্রটির সাথে সংযুক্ত সুইচ খুলে দিতে হবে। কিন্তু এর জন্য অন্যান্য যন্ত্রে বিদ্যুৎ চলাচল বাধাগ্রস্ত হবে না। সমগ্র সমান্তরাল বর্তনী বন্ধ করতে হলে বর্তনীর কোষের সাথে সংযুক্ত চাবিটি খুলে দিতে হবে।
চাবির যে অংশে মানুষের হাত দেওয়া লাগে, সে অংশটি একটি অপরিবাহী পদার্থ দ্বারা আবৃত থাকে। এর ফলে মানুষ ক্ষতির হাত থেকে বাঁচে। | চাবি কী? | {
"answer_start": [
9,
9
],
"text": [
"এমন একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা কোনো বিদ্যুৎ বর্তনীতে লাগালে তা বর্তনীতে ইলেকট্রনের তথা বিদ্যুতের প্রবাহ চালু বা বন্ধ করতে পারে",
"এমন একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা কোনো বিদ্যুৎ বর্তনীতে লাগালে তা বর্তনীতে ইলেকট্রনের তথা বিদ্যুতের প্রবাহ চালু বা বন্ধ করতে পারে"
]
} |
bn_wiki_1632_02 | ভ্লাদিমির লেনিন | অক্টোবরে, সামরিক বিপ্লবী কমিটি (এমআরসি) কে পেট্রোগ্রাদের মূল পরিবহন, যোগাযোগ, মুদ্রণ এবং সেবাসংস্থার চক্রগুলির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছিল এবং রক্তপাত ছাড়াই এটি করা সম্ভব হয়েছিল। বলশেভিকরা শীতকালীন প্রাসাদে সরকারকে ঘেরাও করে এবং তা পরাভূত করে এবং বলশেভিকরা সমুদ্র সৈকত দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ক্রুজার অরোরা ভবনে গুলি চালানোর পরে তার মন্ত্রীদের গ্রেপ্তার করে। বিদ্রোহের সময়, লেনিন পেট্রোগ্রাদ সোভিয়েতের কাছে একটি বক্তব্য দিয়ে ঘোষণা করেছিলেন যে অস্থায়ী সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে। বলশেভিকরা একটি নতুন সরকার, পিপলস কমিসারস কাউন্সিল বা "সোভনারকোম" গঠনের ঘোষণা দিয়েছিল। | কারা শীতকালীন প্রাসাদে সরকারকে ঘেরাও করে? | {
"answer_start": [
192,
192
],
"text": [
"বলশেভিকরা ",
"বলশেভিকরা "
]
} |
bn_wiki_1632_03 | ভ্লাদিমির লেনিন | অক্টোবরে, সামরিক বিপ্লবী কমিটি (এমআরসি) কে পেট্রোগ্রাদের মূল পরিবহন, যোগাযোগ, মুদ্রণ এবং সেবাসংস্থার চক্রগুলির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছিল এবং রক্তপাত ছাড়াই এটি করা সম্ভব হয়েছিল। বলশেভিকরা শীতকালীন প্রাসাদে সরকারকে ঘেরাও করে এবং তা পরাভূত করে এবং বলশেভিকরা সমুদ্র সৈকত দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ক্রুজার অরোরা ভবনে গুলি চালানোর পরে তার মন্ত্রীদের গ্রেপ্তার করে। বিদ্রোহের সময়, লেনিন পেট্রোগ্রাদ সোভিয়েতের কাছে একটি বক্তব্য দিয়ে ঘোষণা করেছিলেন যে অস্থায়ী সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে। বলশেভিকরা একটি নতুন সরকার, পিপলস কমিসারস কাউন্সিল বা "সোভনারকোম" গঠনের ঘোষণা দিয়েছিল। | বলশেভিকরা যে নতুন সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছিল তার নাম কী ? | {
"answer_start": [
522,
522
],
"text": [
"পিপলস কমিসারস কাউন্সিল বা \"সোভনারকোম\"",
"পিপলস কমিসারস কাউন্সিল বা \"সোভনারকোম\""
]
} |
bn_wiki_1632_04 | ভ্লাদিমির লেনিন | অক্টোবরে, সামরিক বিপ্লবী কমিটি (এমআরসি) কে পেট্রোগ্রাদের মূল পরিবহন, যোগাযোগ, মুদ্রণ এবং সেবাসংস্থার চক্রগুলির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছিল এবং রক্তপাত ছাড়াই এটি করা সম্ভব হয়েছিল। বলশেভিকরা শীতকালীন প্রাসাদে সরকারকে ঘেরাও করে এবং তা পরাভূত করে এবং বলশেভিকরা সমুদ্র সৈকত দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ক্রুজার অরোরা ভবনে গুলি চালানোর পরে তার মন্ত্রীদের গ্রেপ্তার করে। বিদ্রোহের সময়, লেনিন পেট্রোগ্রাদ সোভিয়েতের কাছে একটি বক্তব্য দিয়ে ঘোষণা করেছিলেন যে অস্থায়ী সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে। বলশেভিকরা একটি নতুন সরকার, পিপলস কমিসারস কাউন্সিল বা "সোভনারকোম" গঠনের ঘোষণা দিয়েছিল। | বলশেভিকরা কত সালে অস্থায়ী সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1632_05 | ভ্লাদিমির লেনিন | অক্টোবরে, সামরিক বিপ্লবী কমিটি (এমআরসি) কে পেট্রোগ্রাদের মূল পরিবহন, যোগাযোগ, মুদ্রণ এবং সেবাসংস্থার চক্রগুলির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছিল এবং রক্তপাত ছাড়াই এটি করা সম্ভব হয়েছিল। বলশেভিকরা শীতকালীন প্রাসাদে সরকারকে ঘেরাও করে এবং তা পরাভূত করে এবং বলশেভিকরা সমুদ্র সৈকত দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ক্রুজার অরোরা ভবনে গুলি চালানোর পরে তার মন্ত্রীদের গ্রেপ্তার করে। বিদ্রোহের সময়, লেনিন পেট্রোগ্রাদ সোভিয়েতের কাছে একটি বক্তব্য দিয়ে ঘোষণা করেছিলেন যে অস্থায়ী সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে। বলশেভিকরা একটি নতুন সরকার, পিপলস কমিসারস কাউন্সিল বা "সোভনারকোম" গঠনের ঘোষণা দিয়েছিল। | ১৯১০ সালের আগস্টে লেনিন কোপেনহেগেনে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিকের অষ্টম কংগ্রেসে কাদের প্রতিনিধি হিসাবে অংশ নিয়েছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1682_01 | এভিচি | টিম বার্গলিং (সুইডিশ নাম:টিম বার্লিং) পেশাগতভাবে এভিচি নামে পরিচিতি, যিনি একজন সুইডিশ সংগীতশিল্পী, ডিজে, রিমিক্সার এবং রেকর্ড প্রযোজক ছিলেন।
১৬ বছর বয়সে বার্গলিং তার রিমিক্সগুলি ইলেকট্রনিক মিউজিক ফোরামে পোস্ট করতে শুরু করেন, যার ফলে তার প্রথম রেকর্ড চুক্তি ঘটে। ২০১১ সালে তিনি তার একক সংগীত "লেভেলস" এর মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তার প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম, ট্রু (২০১৩), একাধিক শৈলী উপাদান সঙ্গে মিশ্রিত ইলেকট্রনিক সঙ্গীত এবং সাধারণত ইতিবাচক রিভিউ পেয়েছে। এটি পনেরোটি দেশে শীর্ষ দশে উঠেছিল এবং আন্তর্জাতিক ডান্স চার্টের শীর্ষে উঠেছিল; এর প্রধান একক সংগীত, "ওয়েক মি আপ", ইউরোপের বেশিরভাগ সঙ্গীত বাজারে শীর্ষে উঠেছে এবং যুক্তরাষ্ট্রে চতুর্থ স্থানে পৌঁছেছিল। | টিম বার্গলিং কোন দেশের নাগরিক? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1682_02 | এভিচি | টিম বার্গলিং (সুইডিশ নাম:টিম বার্লিং) পেশাগতভাবে এভিচি নামে পরিচিতি, যিনি একজন সুইডিশ সংগীতশিল্পী, ডিজে, রিমিক্সার এবং রেকর্ড প্রযোজক ছিলেন।
১৬ বছর বয়সে বার্গলিং তার রিমিক্সগুলি ইলেকট্রনিক মিউজিক ফোরামে পোস্ট করতে শুরু করেন, যার ফলে তার প্রথম রেকর্ড চুক্তি ঘটে। ২০১১ সালে তিনি তার একক সংগীত "লেভেলস" এর মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তার প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম, ট্রু (২০১৩), একাধিক শৈলী উপাদান সঙ্গে মিশ্রিত ইলেকট্রনিক সঙ্গীত এবং সাধারণত ইতিবাচক রিভিউ পেয়েছে। এটি পনেরোটি দেশে শীর্ষ দশে উঠেছিল এবং আন্তর্জাতিক ডান্স চার্টের শীর্ষে উঠেছিল; এর প্রধান একক সংগীত, "ওয়েক মি আপ", ইউরোপের বেশিরভাগ সঙ্গীত বাজারে শীর্ষে উঠেছে এবং যুক্তরাষ্ট্রে চতুর্থ স্থানে পৌঁছেছিল। | টিম বার্গলিং পেশাগতভাবে কী নামে পরিচিত? | {
"answer_start": [
49,
49
],
"text": [
"এভিচি",
"এভিচি"
]
} |
bn_wiki_1682_03 | এভিচি | টিম বার্গলিং (সুইডিশ নাম:টিম বার্লিং) পেশাগতভাবে এভিচি নামে পরিচিতি, যিনি একজন সুইডিশ সংগীতশিল্পী, ডিজে, রিমিক্সার এবং রেকর্ড প্রযোজক ছিলেন।
১৬ বছর বয়সে বার্গলিং তার রিমিক্সগুলি ইলেকট্রনিক মিউজিক ফোরামে পোস্ট করতে শুরু করেন, যার ফলে তার প্রথম রেকর্ড চুক্তি ঘটে। ২০১১ সালে তিনি তার একক সংগীত "লেভেলস" এর মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তার প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম, ট্রু (২০১৩), একাধিক শৈলী উপাদান সঙ্গে মিশ্রিত ইলেকট্রনিক সঙ্গীত এবং সাধারণত ইতিবাচক রিভিউ পেয়েছে। এটি পনেরোটি দেশে শীর্ষ দশে উঠেছিল এবং আন্তর্জাতিক ডান্স চার্টের শীর্ষে উঠেছিল; এর প্রধান একক সংগীত, "ওয়েক মি আপ", ইউরোপের বেশিরভাগ সঙ্গীত বাজারে শীর্ষে উঠেছে এবং যুক্তরাষ্ট্রে চতুর্থ স্থানে পৌঁছেছিল। | লেভেলস কত সালে প্রকাশিত হয়েছিল? | {
"answer_start": [
264,
264
],
"text": [
"২০১১",
"২০১১"
]
} |
bn_wiki_1682_04 | এভিচি | টিম বার্গলিং (সুইডিশ নাম:টিম বার্লিং) পেশাগতভাবে এভিচি নামে পরিচিতি, যিনি একজন সুইডিশ সংগীতশিল্পী, ডিজে, রিমিক্সার এবং রেকর্ড প্রযোজক ছিলেন।
১৬ বছর বয়সে বার্গলিং তার রিমিক্সগুলি ইলেকট্রনিক মিউজিক ফোরামে পোস্ট করতে শুরু করেন, যার ফলে তার প্রথম রেকর্ড চুক্তি ঘটে। ২০১১ সালে তিনি তার একক সংগীত "লেভেলস" এর মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তার প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম, ট্রু (২০১৩), একাধিক শৈলী উপাদান সঙ্গে মিশ্রিত ইলেকট্রনিক সঙ্গীত এবং সাধারণত ইতিবাচক রিভিউ পেয়েছে। এটি পনেরোটি দেশে শীর্ষ দশে উঠেছিল এবং আন্তর্জাতিক ডান্স চার্টের শীর্ষে উঠেছিল; এর প্রধান একক সংগীত, "ওয়েক মি আপ", ইউরোপের বেশিরভাগ সঙ্গীত বাজারে শীর্ষে উঠেছে এবং যুক্তরাষ্ট্রে চতুর্থ স্থানে পৌঁছেছিল। | লেভেলস কতটি দেশে শীর্ষ দশে উঠছিল? | {
"answer_start": [
467,
467
],
"text": [
"পনেরোটি ",
"পনেরোটি "
]
} |
bn_wiki_1682_05 | এভিচি | টিম বার্গলিং (সুইডিশ নাম:টিম বার্লিং) পেশাগতভাবে এভিচি নামে পরিচিতি, যিনি একজন সুইডিশ সংগীতশিল্পী, ডিজে, রিমিক্সার এবং রেকর্ড প্রযোজক ছিলেন।
১৬ বছর বয়সে বার্গলিং তার রিমিক্সগুলি ইলেকট্রনিক মিউজিক ফোরামে পোস্ট করতে শুরু করেন, যার ফলে তার প্রথম রেকর্ড চুক্তি ঘটে। ২০১১ সালে তিনি তার একক সংগীত "লেভেলস" এর মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তার প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম, ট্রু (২০১৩), একাধিক শৈলী উপাদান সঙ্গে মিশ্রিত ইলেকট্রনিক সঙ্গীত এবং সাধারণত ইতিবাচক রিভিউ পেয়েছে। এটি পনেরোটি দেশে শীর্ষ দশে উঠেছিল এবং আন্তর্জাতিক ডান্স চার্টের শীর্ষে উঠেছিল; এর প্রধান একক সংগীত, "ওয়েক মি আপ", ইউরোপের বেশিরভাগ সঙ্গীত বাজারে শীর্ষে উঠেছে এবং যুক্তরাষ্ট্রে চতুর্থ স্থানে পৌঁছেছিল। | এভিচি কখন ওয়েক মি আপ গানটি গায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0799_03 | প্রকৌশল | প্রকৌশল হল সেই সুসংগঠিত শক্তি যা প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের মাধ্যমে সমাজ ও সভ্যতার ইতিহাস বদলে দেয়। মানব সভ্যতার ইতিহাস ও প্রকৌশলের ইতিহাস তাই অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। বস্তুবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্বসভ্যতার যতটুকু প্রগতি সম্পন্ন হয়েছে, তার সবটুকুতেই প্রকৌশলবিদ্যার গভীর অবদান আছে।
প্রকৌশলবিদ্যায় কেবল তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের খাতিরে বিশ্লেষণ করা হয় না কিংবা অস্তিত্বহীন কোনও কাল্পনিক, তাত্ত্বিক সমস্যার অসাধারণ প্রতিভাদীপ্ত সমাধান সন্ধান করা হয় না। প্রকৌশলবিদ্যার উদ্দেশ্য জ্ঞানবিজ্ঞানের নিরন্তর বিশ্বকোষীয় সংগ্রহ নয়, বরং সংগৃহীত তাত্ত্বিক জ্ঞানবিজ্ঞানের সম্ভাব্য উপকারী দিকগুলিকে বাস্তবে রূপ দেওয়া। প্রকৌশল ছাড়া বিজ্ঞানের টেকসই বাস্তব উপকারী প্রয়োগ সম্ভব নয়। আবার প্রকৌশল কেবল তাত্ত্বিক জ্ঞানবিজ্ঞান ও বাস্তব বিশ্বের মেলবন্ধনই ঘটায় না, এটি বিজ্ঞান, ইতিহাস, সমাজ, মানুষের কায়িক পরিশ্রম ও অর্থনীতির মধ্যকার যোগসূত্র হিসেবেও কাজ করে। প্রকৌশল চিন্তাভাবনাহীন কায়িক পরিশ্রম নয়, বরং কায়িক পরিশ্রমের বিজ্ঞানভিত্তিক সর্বোচ্চ কৌশলী ব্যবহার। প্রকৌশলবিদ্যা যুগের চাহিদা ও সমাজের চাহিদার ব্যাপারে সচেতন। প্রকৌশলবিদ্যা ছাড়া সমাজ ও সভ্যতার বস্তুগত অগ্রগতি প্রায় অচল হয়ে যাবে। প্রকৌশলবিদ্যা ছাড়া অর্থনৈতিক ব্যবস্থাগুলির দক্ষতা হ্রাস পাবে ও এগুলির প্রবৃদ্ধি স্থবির হয়ে পড়বে। | প্রকৌশলের সূত্রপাত কবে থেকে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0799_05 | প্রকৌশল | প্রকৌশল হল সেই সুসংগঠিত শক্তি যা প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের মাধ্যমে সমাজ ও সভ্যতার ইতিহাস বদলে দেয়। মানব সভ্যতার ইতিহাস ও প্রকৌশলের ইতিহাস তাই অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। বস্তুবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্বসভ্যতার যতটুকু প্রগতি সম্পন্ন হয়েছে, তার সবটুকুতেই প্রকৌশলবিদ্যার গভীর অবদান আছে।
প্রকৌশলবিদ্যায় কেবল তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের খাতিরে বিশ্লেষণ করা হয় না কিংবা অস্তিত্বহীন কোনও কাল্পনিক, তাত্ত্বিক সমস্যার অসাধারণ প্রতিভাদীপ্ত সমাধান সন্ধান করা হয় না। প্রকৌশলবিদ্যার উদ্দেশ্য জ্ঞানবিজ্ঞানের নিরন্তর বিশ্বকোষীয় সংগ্রহ নয়, বরং সংগৃহীত তাত্ত্বিক জ্ঞানবিজ্ঞানের সম্ভাব্য উপকারী দিকগুলিকে বাস্তবে রূপ দেওয়া। প্রকৌশল ছাড়া বিজ্ঞানের টেকসই বাস্তব উপকারী প্রয়োগ সম্ভব নয়। আবার প্রকৌশল কেবল তাত্ত্বিক জ্ঞানবিজ্ঞান ও বাস্তব বিশ্বের মেলবন্ধনই ঘটায় না, এটি বিজ্ঞান, ইতিহাস, সমাজ, মানুষের কায়িক পরিশ্রম ও অর্থনীতির মধ্যকার যোগসূত্র হিসেবেও কাজ করে। প্রকৌশল চিন্তাভাবনাহীন কায়িক পরিশ্রম নয়, বরং কায়িক পরিশ্রমের বিজ্ঞানভিত্তিক সর্বোচ্চ কৌশলী ব্যবহার। প্রকৌশলবিদ্যা যুগের চাহিদা ও সমাজের চাহিদার ব্যাপারে সচেতন। প্রকৌশলবিদ্যা ছাড়া সমাজ ও সভ্যতার বস্তুগত অগ্রগতি প্রায় অচল হয়ে যাবে। প্রকৌশলবিদ্যা ছাড়া অর্থনৈতিক ব্যবস্থাগুলির দক্ষতা হ্রাস পাবে ও এগুলির প্রবৃদ্ধি স্থবির হয়ে পড়বে। | প্রকৌশলবিদ্যা ছাড়া অর্থনৈতিক ব্যবস্থাগুলির পরিণতি কিরূপ হবে? | {
"answer_start": [
1113,
1113
],
"text": [
"দক্ষতা হ্রাস পাবে ও এগুলির প্রবৃদ্ধি স্থবির হয়ে পড়বে। ",
"দক্ষতা হ্রাস পাবে ও এগুলির প্রবৃদ্ধি স্থবির হয়ে পড়বে।"
]
} |
bn_wiki_2061_02 | মহীশূর দশেরা | মহীশূর দশেরা হল ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের নাদহাব্বা (রাজ্য উৎসব)। এটি ১০ দিনের উৎসব, নবরাত্রি নামে নয় রাত এবং শেষ দিনটি বিজয়াদশমি নামে শুরু হয়। আশ্বিনের হিন্দু ক্যালেন্ডার মাসে দশম দিনে এই উৎসব পালন করা হয়, যা সাধারণত সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবরের গ্রেগরিয়ান মাসে পড়ে।
দশেরা, নবরাত্রি এবং বিজয়াদশমীর হিন্দু উৎসব মন্দের উপর ভালোর জয় উদ্যাপন করে। হিন্দু কিংবদন্তি মতে সেদিন ছিল যখন দেবী চামুন্দেশ্বরী (দুর্গা) মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন। মহিষাসুর হলেন সেই অসুর, যাকে দেবী হত্যা দ্বারা এই শহরের নাম দিয়েছিলেন মহীসুর । মাইসুর ঐতিহ্য এই উৎসব চলাকালীন যোদ্ধা এবং রাজ্যের পক্ষে লড়াইয়ের জন্য উদ্যাপন করে এবং হিন্দু দেবীর সাথে তাঁর যোদ্ধা রূপে (মূলত) পাশাপাশি বিষ্ণু অবতার রামের পূজা ও প্রদর্শন করে। অনুষ্ঠানগুলি এবং একটি বড় মিছিল ঐতিহ্যগতভাবে মহীসুরের রাজা দ্বারা সভাপতিত্ব করা হয়। | মহীশূর দশেরা কত দিনের উৎসব? | {
"answer_start": [
67,
67
],
"text": [
"১০",
"১০ দিনের"
]
} |
bn_wiki_2061_05 | মহীশূর দশেরা | মহীশূর দশেরা হল ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের নাদহাব্বা (রাজ্য উৎসব)। এটি ১০ দিনের উৎসব, নবরাত্রি নামে নয় রাত এবং শেষ দিনটি বিজয়াদশমি নামে শুরু হয়। আশ্বিনের হিন্দু ক্যালেন্ডার মাসে দশম দিনে এই উৎসব পালন করা হয়, যা সাধারণত সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবরের গ্রেগরিয়ান মাসে পড়ে।
দশেরা, নবরাত্রি এবং বিজয়াদশমীর হিন্দু উৎসব মন্দের উপর ভালোর জয় উদ্যাপন করে। হিন্দু কিংবদন্তি মতে সেদিন ছিল যখন দেবী চামুন্দেশ্বরী (দুর্গা) মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন। মহিষাসুর হলেন সেই অসুর, যাকে দেবী হত্যা দ্বারা এই শহরের নাম দিয়েছিলেন মহীসুর । মাইসুর ঐতিহ্য এই উৎসব চলাকালীন যোদ্ধা এবং রাজ্যের পক্ষে লড়াইয়ের জন্য উদ্যাপন করে এবং হিন্দু দেবীর সাথে তাঁর যোদ্ধা রূপে (মূলত) পাশাপাশি বিষ্ণু অবতার রামের পূজা ও প্রদর্শন করে। অনুষ্ঠানগুলি এবং একটি বড় মিছিল ঐতিহ্যগতভাবে মহীসুরের রাজা দ্বারা সভাপতিত্ব করা হয়। | কার কাছে বিজয়নগর পতনের পরে মুসলিম শাসকদের অধীনে এই হিন্দু উদ্যাপনের অবসান ঘটে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1902_02 | পৃথিবী | পৃথিবীর উপরিতল একাধিক শক্ত স্তরে বিভক্ত। এগুলিকে ভূত্বকীয় পাত বলা হয়। কোটি কোটি বছর ধরে এগুলি পৃথিবীর উপরিতলে এসে জমা হয়েছে। পৃথিবীতলের প্রায় ৭১% লবণাক্ত জলের মহাসাগর দ্বারা আবৃত। অবশিষ্টাংশ গঠিত হয়েছে মহাদেশ ও অসংখ্য দ্বীপ নিয়ে। স্থলভাগেও রয়েছে অজস্র হ্রদ ও জলের অন্যান্য উৎস। এগুলি নিয়েই গঠিত হয়েছে বিশ্বের জলভাগ। জীবনধারণের জন্য অত্যাবশ্যকীয় তরল জল এই গ্রহের ভূত্বকের কোথাও সমভার অবস্থায় পাওয়া যায় না। পৃথিবীর মেরুদ্বয় সর্বদা অ্যান্টার্কটিক বরফের চাদরের কঠিন বরফ বা আর্কটিক বরফের টুপির সামুদ্রিক বরফে আবৃত থাকে। পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ সর্বদা ক্রিয়াশীল। এই অংশ গঠিত হয়েছে একটি আপেক্ষিকভাবে শক্ত ম্যান্টেলের মোটা স্তর, একটি তরল বহিঃকেন্দ্র (যা একটি চৌম্বকক্ষেত্র গঠন করে) এবং একটি শক্ত লৌহ আন্তঃকেন্দ্র নিয়ে গঠিত।
| পৃথিবীতলের প্রায় কত % লবণাক্ত জলের মহাসাগর দ্বারা আবৃত ? | {
"answer_start": [
138,
138
],
"text": [
" প্রায় ৭১%",
" প্রায় ৭১%"
]
} |
bn_wiki_1015_02 | প্রেস্তা শপ | প্রেস্তা শপ একটি ফ্রিমিয়াম, ওপেন সোর্স ই-কমার্স সফটওয়ার। এটি ওপেন সফ্টওয়্যার লাইসেন্স (ওএসএল) এর অধীনে প্রকাশিত। সফটওয়ারটি মাইএসকিউএল ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের সমর্থনে পিএইচপি প্রোগ্রামিং ভাষাতে লিখিত। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ২৫০,০০০ টি দোকান প্রেস্তা সপ ব্যবহার করে এবং ৬০টি ভিন্ন ভাষাতে এটি উপলব্ধ।প্রেস্তা শপ ২০০৫ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে ইপাইটেক আইটি স্কুল-এর মধ্যে একটি ছাত্র প্রকল্প হিসাবে শুরু হয়। মূলত নামকরণ পিএইচপিওপেনষ্টোর, সফ্টওয়্যার প্রথম দুটি ভাষা পাওয়া যায়: ইংরেজি এবং ফরাসি। তার লঞ্চের তিন মাস পর প্রকল্পটি তেরো ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছিল। কোম্পানি, প্রেস্তা শপ এসএ ২০০৭ সালে ইগর শ্লুমবার্গ এবং ব্রুনো লেভেক দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। মে ২০১০ এবং এপ্রিল ২০১২ এর মধ্যে, মিয়ামির সেকেন্ডারি সদর দপ্তর প্রতিষ্ঠার সাথে প্রেস্তা শপ ১৭জন কর্মচারী বেড়েছে শত শতেরও বেশি। এপ্রিল ২০১৬ অনুযায়ী, প্রসেসশপটিতে ৬টি দেশে ১২০টির বেশি কর্মচারী এবং অফিস রয়েছে। মার্চ ২০১৪ সালে, প্রেস্তা শপ এসএ বিশ্বব্যাপী সম্প্রসারণ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার জন্য সিরিজ বি ফান্ডিংয়ে ৯.৩ মিলিয়ন ডলার সুরক্ষিত করেছে। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে, কোম্পানিটি তার সফ্টওয়্যারের একটি মুক্ত স্ব-হোস্ট সংস্করণ প্রেস্তা শপ ক্লাউড চালু করেছিল, তবে ২০১৬ সাল থেকে আর উপলব্ধ নেই। টেকনোলজি ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট বিটল উইথ ডটকমের মতে, ওপেন সোর্স ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলির জন্য প্রেস্তা শপের বাজার ভাগ ৯%। ওয়েবপোটারের মতে, ২০১৯ সালের জুনে প্রেস্তা শপটি ১৫৩,৩৪০ ওয়েবসাইটগুলিতে ব্যবহার করা হয়। | প্রেস্তা শপ কোন ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যাবহার করে? | {
"answer_start": [
127,
127
],
"text": [
"মাইএসকিউএল ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম",
"মাইএসকিউএল ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম"
]
} |
bn_wiki_1015_03 | প্রেস্তা শপ | প্রেস্তা শপ একটি ফ্রিমিয়াম, ওপেন সোর্স ই-কমার্স সফটওয়ার। এটি ওপেন সফ্টওয়্যার লাইসেন্স (ওএসএল) এর অধীনে প্রকাশিত। সফটওয়ারটি মাইএসকিউএল ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের সমর্থনে পিএইচপি প্রোগ্রামিং ভাষাতে লিখিত। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ২৫০,০০০ টি দোকান প্রেস্তা সপ ব্যবহার করে এবং ৬০টি ভিন্ন ভাষাতে এটি উপলব্ধ।প্রেস্তা শপ ২০০৫ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে ইপাইটেক আইটি স্কুল-এর মধ্যে একটি ছাত্র প্রকল্প হিসাবে শুরু হয়। মূলত নামকরণ পিএইচপিওপেনষ্টোর, সফ্টওয়্যার প্রথম দুটি ভাষা পাওয়া যায়: ইংরেজি এবং ফরাসি। তার লঞ্চের তিন মাস পর প্রকল্পটি তেরো ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছিল। কোম্পানি, প্রেস্তা শপ এসএ ২০০৭ সালে ইগর শ্লুমবার্গ এবং ব্রুনো লেভেক দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। মে ২০১০ এবং এপ্রিল ২০১২ এর মধ্যে, মিয়ামির সেকেন্ডারি সদর দপ্তর প্রতিষ্ঠার সাথে প্রেস্তা শপ ১৭জন কর্মচারী বেড়েছে শত শতেরও বেশি। এপ্রিল ২০১৬ অনুযায়ী, প্রসেসশপটিতে ৬টি দেশে ১২০টির বেশি কর্মচারী এবং অফিস রয়েছে। মার্চ ২০১৪ সালে, প্রেস্তা শপ এসএ বিশ্বব্যাপী সম্প্রসারণ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার জন্য সিরিজ বি ফান্ডিংয়ে ৯.৩ মিলিয়ন ডলার সুরক্ষিত করেছে। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে, কোম্পানিটি তার সফ্টওয়্যারের একটি মুক্ত স্ব-হোস্ট সংস্করণ প্রেস্তা শপ ক্লাউড চালু করেছিল, তবে ২০১৬ সাল থেকে আর উপলব্ধ নেই। টেকনোলজি ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট বিটল উইথ ডটকমের মতে, ওপেন সোর্স ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলির জন্য প্রেস্তা শপের বাজার ভাগ ৯%। ওয়েবপোটারের মতে, ২০১৯ সালের জুনে প্রেস্তা শপটি ১৫৩,৩৪০ ওয়েবসাইটগুলিতে ব্যবহার করা হয়। | বিটল উইথ ডটকম কী ধরনের ওয়েবসাইট? | {
"answer_start": [
1163,
1163
],
"text": [
"টেকনোলজি ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট",
"টেকনোলজি ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট"
]
} |
bn_wiki_1015_04 | প্রেস্তা শপ | প্রেস্তা শপ একটি ফ্রিমিয়াম, ওপেন সোর্স ই-কমার্স সফটওয়ার। এটি ওপেন সফ্টওয়্যার লাইসেন্স (ওএসএল) এর অধীনে প্রকাশিত। সফটওয়ারটি মাইএসকিউএল ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের সমর্থনে পিএইচপি প্রোগ্রামিং ভাষাতে লিখিত। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ২৫০,০০০ টি দোকান প্রেস্তা সপ ব্যবহার করে এবং ৬০টি ভিন্ন ভাষাতে এটি উপলব্ধ।প্রেস্তা শপ ২০০৫ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে ইপাইটেক আইটি স্কুল-এর মধ্যে একটি ছাত্র প্রকল্প হিসাবে শুরু হয়। মূলত নামকরণ পিএইচপিওপেনষ্টোর, সফ্টওয়্যার প্রথম দুটি ভাষা পাওয়া যায়: ইংরেজি এবং ফরাসি। তার লঞ্চের তিন মাস পর প্রকল্পটি তেরো ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছিল। কোম্পানি, প্রেস্তা শপ এসএ ২০০৭ সালে ইগর শ্লুমবার্গ এবং ব্রুনো লেভেক দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। মে ২০১০ এবং এপ্রিল ২০১২ এর মধ্যে, মিয়ামির সেকেন্ডারি সদর দপ্তর প্রতিষ্ঠার সাথে প্রেস্তা শপ ১৭জন কর্মচারী বেড়েছে শত শতেরও বেশি। এপ্রিল ২০১৬ অনুযায়ী, প্রসেসশপটিতে ৬টি দেশে ১২০টির বেশি কর্মচারী এবং অফিস রয়েছে। মার্চ ২০১৪ সালে, প্রেস্তা শপ এসএ বিশ্বব্যাপী সম্প্রসারণ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার জন্য সিরিজ বি ফান্ডিংয়ে ৯.৩ মিলিয়ন ডলার সুরক্ষিত করেছে। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে, কোম্পানিটি তার সফ্টওয়্যারের একটি মুক্ত স্ব-হোস্ট সংস্করণ প্রেস্তা শপ ক্লাউড চালু করেছিল, তবে ২০১৬ সাল থেকে আর উপলব্ধ নেই। টেকনোলজি ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট বিটল উইথ ডটকমের মতে, ওপেন সোর্স ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলির জন্য প্রেস্তা শপের বাজার ভাগ ৯%। ওয়েবপোটারের মতে, ২০১৯ সালের জুনে প্রেস্তা শপটি ১৫৩,৩৪০ ওয়েবসাইটগুলিতে ব্যবহার করা হয়। | প্রেস্তা শপ কতো সালে সিরিজ এ ফান্ডিং পায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0893_01 | ওঅথ | ওঅথ হল প্রবেশ প্রতিনিধিদের জন্য একটি বিশেষ মুক্ত আদর্শ,যে পদ্ধতিতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা কোন পাসওয়ার্ড দেয়া ছাড়াই অন্য ওয়েবসাইটকে তাদের ওয়েবসাইট কিংবা অ্যাপ্লিকেশনের তথ্যাদিতে প্রবেশাধিকার দেন। তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ্লিকেশন অথবা ওয়েবসাইটকে সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্টের ব্যাপারে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করতে গুগল,অ্যামাজন, ফেসবুক, মাইক্রোসফট এবং টুইটারের মতো কোম্পানিরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীদের অনুমতি প্রদান করেন।
সাধারণত রিসোর্স মালিকের পক্ষ থেকে ওঅথ তার গ্রাহকদের রিসোর্সে সুরক্ষিত প্রবেশাধিকার পরিষেবা প্রদান করে।
এটি রিসোর্স মালিকদের পরিচয় দলিলাদি প্রকাশ না করেই তাদের সার্ভারের রিসোর্সগুলোতে তৃতীয় পক্ষের প্রবেশাধিকার অনুমোদন করার একটি প্রক্রিয়াকে নির্দেশ করে থাকে। রিসোর্স মালিকের অনুমতি সাপেক্ষে ওঅথ সার্ভারের মাধ্যমে তৃতীয় পক্ষের গ্রাহকদের প্রবেশাধিকার টোকেন প্রদান করেন, যা বিশেষভাবে হাইপারটেক্সট ট্রান্সফার প্রোটোকল এর সাথে কাজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। রিসোর্স সার্ভারে অবস্থিত এসব সুরক্ষিত রিসোর্স ব্যবহার করতে তৃতীয় পক্ষ এই প্রবেশাধিকার টোকেন ব্যবহার করে।
ওঅথ, ওপেন আইডি থেকে পৃথক এবং সম্পূরক একটি পরিষেবা। ওঅথ মুক্ত প্রমাণীকরণ থেকেও স্বতন্ত্র, যা প্রমাণীকরণ এর জন্য সূত্রক স্থাপত্য, আদর্শ নয়। তবে ওঅথ সরাসরি ওপেন আইডি সংযোগের সঙ্গে সম্পর্কিত কেননা ওঅথ ২.০ এর উপর ভিত্তি করেই এটি নির্মিত। ওঅথ প্রমাণীকরণ নীতি আদর্শাবলী, এক্সএসিএমএল হতেও স্বতন্ত্র। ওঅথ এক্সএসিএমএলের সঙ্গে সংযুক্ত যেতে পারে, যেখানে ওঅথ মালিকানা অনুমোদন এবং প্রবেশাধিকার প্রতিনিধিদের জন্য ব্যবহার করা হবে এবং এক্সএসিএমএল অনুমোদন নীতিটি সংজ্ঞায়িত করতে ব্যবহৃত হবে।
ওঅথ ২.০, ওঅথ ১.০ এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। ওঅথ ২.০ ওয়েব এপ্লিকেশন, ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন মোবাইল ফোন এবং স্মার্ট যন্ত্রের জন্য বিশেষভাবে প্রমাণীকরণ ধারা প্রদান করে। এই সংজ্ঞায়ন এবং সংশ্লিষ্ট আরএফসিগুলো আইএটিফ ওঅথ দ্বারা উন্নয়নকৃত মূল ফ্রেমওয়ার্কটি অক্টোবর ২০১২ তে প্রকাশিত হয়।ফেসবুকের গ্রাফ এপিআই শুধুমাত্র ওঅথ ২.০ সমর্থন করে। গুগল তার সকল এপিআইয়ের কার্যনীতির প্রমাণীকরণের জন্য ওঅথ ২.০ কে সুপারিশ করে। মাইক্রোসফটও তার বিভিন্ন এপিআই এবং অ্যাজুর অ্যাক্টিভ ডিরেক্টরি পরিষেবার সকল প্রকারের প্রমাণীকরণ এর জন্য ওঅথ ২.০ সমর্থন করে। ওঅথ ২.০ ফ্রেমওয়ার্কটি এবং বাহক টোকেন ব্যবহার ২০১২ সালের অক্টোবরে প্রকাশিত হয়। | ওঅথ কী? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"ওঅথ হল প্রবেশ প্রতিনিধিদের জন্য একটি বিশেষ মুক্ত আদর্শ,যে পদ্ধতিতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা কোন পাসওয়ার্ড দেয়া ছাড়াই অন্য ওয়েবসাইটকে তাদের ওয়েবসাইট কিংবা অ্যাপ্লিকেশনের তথ্যাদিতে প্রবেশাধিকার দেন",
"ওঅথ হল প্রবেশ প্রতিনিধিদের জন্য একটি বিশেষ মুক্ত আদর্শ,যে পদ্ধতিতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা কোন পাসওয়ার্ড দেয়া ছাড়াই অন্য ওয়েবসাইটকে তাদের ওয়েবসাইট কিংবা অ্যাপ্লিকেশনের তথ্যাদিতে প্রবেশাধিকার দেন"
]
} |
bn_wiki_0893_05 | ওঅথ | ওঅথ হল প্রবেশ প্রতিনিধিদের জন্য একটি বিশেষ মুক্ত আদর্শ,যে পদ্ধতিতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা কোন পাসওয়ার্ড দেয়া ছাড়াই অন্য ওয়েবসাইটকে তাদের ওয়েবসাইট কিংবা অ্যাপ্লিকেশনের তথ্যাদিতে প্রবেশাধিকার দেন। তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ্লিকেশন অথবা ওয়েবসাইটকে সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্টের ব্যাপারে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করতে গুগল,অ্যামাজন, ফেসবুক, মাইক্রোসফট এবং টুইটারের মতো কোম্পানিরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীদের অনুমতি প্রদান করেন।
সাধারণত রিসোর্স মালিকের পক্ষ থেকে ওঅথ তার গ্রাহকদের রিসোর্সে সুরক্ষিত প্রবেশাধিকার পরিষেবা প্রদান করে।
এটি রিসোর্স মালিকদের পরিচয় দলিলাদি প্রকাশ না করেই তাদের সার্ভারের রিসোর্সগুলোতে তৃতীয় পক্ষের প্রবেশাধিকার অনুমোদন করার একটি প্রক্রিয়াকে নির্দেশ করে থাকে। রিসোর্স মালিকের অনুমতি সাপেক্ষে ওঅথ সার্ভারের মাধ্যমে তৃতীয় পক্ষের গ্রাহকদের প্রবেশাধিকার টোকেন প্রদান করেন, যা বিশেষভাবে হাইপারটেক্সট ট্রান্সফার প্রোটোকল এর সাথে কাজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। রিসোর্স সার্ভারে অবস্থিত এসব সুরক্ষিত রিসোর্স ব্যবহার করতে তৃতীয় পক্ষ এই প্রবেশাধিকার টোকেন ব্যবহার করে।
ওঅথ, ওপেন আইডি থেকে পৃথক এবং সম্পূরক একটি পরিষেবা। ওঅথ মুক্ত প্রমাণীকরণ থেকেও স্বতন্ত্র, যা প্রমাণীকরণ এর জন্য সূত্রক স্থাপত্য, আদর্শ নয়। তবে ওঅথ সরাসরি ওপেন আইডি সংযোগের সঙ্গে সম্পর্কিত কেননা ওঅথ ২.০ এর উপর ভিত্তি করেই এটি নির্মিত। ওঅথ প্রমাণীকরণ নীতি আদর্শাবলী, এক্সএসিএমএল হতেও স্বতন্ত্র। ওঅথ এক্সএসিএমএলের সঙ্গে সংযুক্ত যেতে পারে, যেখানে ওঅথ মালিকানা অনুমোদন এবং প্রবেশাধিকার প্রতিনিধিদের জন্য ব্যবহার করা হবে এবং এক্সএসিএমএল অনুমোদন নীতিটি সংজ্ঞায়িত করতে ব্যবহৃত হবে।
ওঅথ ২.০, ওঅথ ১.০ এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। ওঅথ ২.০ ওয়েব এপ্লিকেশন, ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন মোবাইল ফোন এবং স্মার্ট যন্ত্রের জন্য বিশেষভাবে প্রমাণীকরণ ধারা প্রদান করে। এই সংজ্ঞায়ন এবং সংশ্লিষ্ট আরএফসিগুলো আইএটিফ ওঅথ দ্বারা উন্নয়নকৃত মূল ফ্রেমওয়ার্কটি অক্টোবর ২০১২ তে প্রকাশিত হয়।ফেসবুকের গ্রাফ এপিআই শুধুমাত্র ওঅথ ২.০ সমর্থন করে। গুগল তার সকল এপিআইয়ের কার্যনীতির প্রমাণীকরণের জন্য ওঅথ ২.০ কে সুপারিশ করে। মাইক্রোসফটও তার বিভিন্ন এপিআই এবং অ্যাজুর অ্যাক্টিভ ডিরেক্টরি পরিষেবার সকল প্রকারের প্রমাণীকরণ এর জন্য ওঅথ ২.০ সমর্থন করে। ওঅথ ২.০ ফ্রেমওয়ার্কটি এবং বাহক টোকেন ব্যবহার ২০১২ সালের অক্টোবরে প্রকাশিত হয়। | ৭৭তম ইন্টারনেট প্রকৌশল টাস্ক ফোর্স (আইইএইটিএফ) সভা কোথায় অনুষ্ঠিত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0269_01 | ভাইকিং প্রোগ্রাম বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য | ভাইকিং প্রোগ্রামটির তিনটি বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য রয়েছে - মঙ্গল গ্রহের উচ্চ রেজুলেশনের ছবি তোলা।
- মঙ্গল গ্রহের ভূমি ও বায়ুমণ্ডল এর গঠন সম্পর্কে জানা
- মঙ্গল গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব খোজা | ভাইকিং প্রোগ্রামটির কয়টি বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য রয়েছে? | {
"answer_start": [
20,
20
],
"text": [
"তিনটি ",
"তিনটি "
]
} |
bn_wiki_0269_02 | ভাইকিং প্রোগ্রাম বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য | ভাইকিং প্রোগ্রামটির তিনটি বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য রয়েছে - মঙ্গল গ্রহের উচ্চ রেজুলেশনের ছবি তোলা।
- মঙ্গল গ্রহের ভূমি ও বায়ুমণ্ডল এর গঠন সম্পর্কে জানা
- মঙ্গল গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব খোজা | ভাইকিং প্রোগ্রামটির ১ম বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য কী? | {
"answer_start": [
51
],
"text": [
"মঙ্গল গ্রহের উচ্চ রেজুলেশনের ছবি তোলা"
]
} |
bn_wiki_0269_03 | ভাইকিং প্রোগ্রাম বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য | ভাইকিং প্রোগ্রামটির তিনটি বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য রয়েছে - মঙ্গল গ্রহের উচ্চ রেজুলেশনের ছবি তোলা।
- মঙ্গল গ্রহের ভূমি ও বায়ুমণ্ডল এর গঠন সম্পর্কে জানা
- মঙ্গল গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব খোজা | ভাইকিং প্রোগ্রামটির ২য়বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য কী? | {
"answer_start": [
92
],
"text": [
"মঙ্গল গ্রহের ভূমি ও বায়ুমণ্ডল এর গঠন সম্পর্কে জানা"
]
} |
bn_wiki_0269_04 | ভাইকিং প্রোগ্রাম বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য | ভাইকিং প্রোগ্রামটির তিনটি বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য রয়েছে - মঙ্গল গ্রহের উচ্চ রেজুলেশনের ছবি তোলা।
- মঙ্গল গ্রহের ভূমি ও বায়ুমণ্ডল এর গঠন সম্পর্কে জানা
- মঙ্গল গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব খোজা | ভাইকিং প্রোগ্রামটির ৩য় বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য কী? | {
"answer_start": [
146,
146
],
"text": [
"মঙ্গল গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব খোজা",
"মঙ্গল গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব খোজা"
]
} |
bn_wiki_0269_05 | ভাইকিং প্রোগ্রাম বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য | ভাইকিং প্রোগ্রামটির তিনটি বৈজ্ঞানিক লক্ষ্য রয়েছে - মঙ্গল গ্রহের উচ্চ রেজুলেশনের ছবি তোলা।
- মঙ্গল গ্রহের ভূমি ও বায়ুমণ্ডল এর গঠন সম্পর্কে জানা
- মঙ্গল গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব খোজা | ভাইকিং অরবিটার গুলোর নিজস্ব ভর কত ছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2248_01 | নিকেলোডিয়ন (ভারত) | নিকেলোডিয়ন ভারত (সংক্ষেপে নিক ইন্ডিয়া নামে পরিচিত) হলো একটি ভারতীয় টিভি চ্যানেল যেটি ভারত এবং তার পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে সম্প্রচার করা হয়। এর সদর দপ্তর ভারতের মুম্বাই শহরে; তবে এর মূল অফিস আমেরিকায় অবস্থিত এবং এটি ভায়াকম ১৮ এর মালিকানাধীন। নিকেলোডিয়ন আটটি ভাষায় সম্প্রচার করা হয়।
'নিক' নাম ব্যবহার করেও নিকেলোডিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে না, এবং নিজেরাই অনুষ্ঠান তৈরি করে। নিকেলোডিয়ন হচ্ছে ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় শিশুতোষ টেলিভিশন চ্যানেল। ১৯৯৯ সালের ১৬ অক্টোবরে নিকেলোডিয়নের ভারতীয় ফিড সম্প্রচার শুরু করে। ভায়াকমের একটি চুক্তিতে নিকেলোডিয়ন কেবল অপারেটরদের বিতরণ করার অধিকার ছিলো জি টিভির। তারপর জি টিভি তাদের নিজেদের চ্যানেলেই একটি নিকেলোডিয়ন অনুষ্ঠানের ব্লক উদ্বোধন করেন। ২০০২ সালে এটিকে কার্টুন নেটওয়ার্ক ব্লকের পরিবর্তন করা হয়।
২০০৪ সালে ভিউয়ার্স বাড়ানোর জন্য ভায়াকম চ্যানেলটির পরিবর্তন করে, যেমন নিকেলোডিয়নের ব্র্যান্ডিংটি শুধু 'নিক' এ পাল্টানো, আঞ্চলিক অনুষ্ঠান তৈরি করানো এবং একটি হিন্দি ভাষার অডিও ট্র্যাক অন্তর্ভুক্ত করানো।
২০০৬ সালে নিকেলোডিয়ন ভারত পাকিস্তানে সম্প্রচার করা বন্ধ হয় এবং এটির জায়গায় নিকেলোডিয়নের পাকিস্তানি ফিড চালু করা হয়। | নিকেলোডিয়ন ভারত এর সদরদপ্তর কোথায়? | {
"answer_start": [
162,
155
],
"text": [
"মুম্বাই শহরে",
"ভারতের মুম্বাই শহরে"
]
} |
bn_wiki_2248_02 | নিকেলোডিয়ন (ভারত) | নিকেলোডিয়ন ভারত (সংক্ষেপে নিক ইন্ডিয়া নামে পরিচিত) হলো একটি ভারতীয় টিভি চ্যানেল যেটি ভারত এবং তার পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে সম্প্রচার করা হয়। এর সদর দপ্তর ভারতের মুম্বাই শহরে; তবে এর মূল অফিস আমেরিকায় অবস্থিত এবং এটি ভায়াকম ১৮ এর মালিকানাধীন। নিকেলোডিয়ন আটটি ভাষায় সম্প্রচার করা হয়।
'নিক' নাম ব্যবহার করেও নিকেলোডিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে না, এবং নিজেরাই অনুষ্ঠান তৈরি করে। নিকেলোডিয়ন হচ্ছে ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় শিশুতোষ টেলিভিশন চ্যানেল। ১৯৯৯ সালের ১৬ অক্টোবরে নিকেলোডিয়নের ভারতীয় ফিড সম্প্রচার শুরু করে। ভায়াকমের একটি চুক্তিতে নিকেলোডিয়ন কেবল অপারেটরদের বিতরণ করার অধিকার ছিলো জি টিভির। তারপর জি টিভি তাদের নিজেদের চ্যানেলেই একটি নিকেলোডিয়ন অনুষ্ঠানের ব্লক উদ্বোধন করেন। ২০০২ সালে এটিকে কার্টুন নেটওয়ার্ক ব্লকের পরিবর্তন করা হয়।
২০০৪ সালে ভিউয়ার্স বাড়ানোর জন্য ভায়াকম চ্যানেলটির পরিবর্তন করে, যেমন নিকেলোডিয়নের ব্র্যান্ডিংটি শুধু 'নিক' এ পাল্টানো, আঞ্চলিক অনুষ্ঠান তৈরি করানো এবং একটি হিন্দি ভাষার অডিও ট্র্যাক অন্তর্ভুক্ত করানো।
২০০৬ সালে নিকেলোডিয়ন ভারত পাকিস্তানে সম্প্রচার করা বন্ধ হয় এবং এটির জায়গায় নিকেলোডিয়নের পাকিস্তানি ফিড চালু করা হয়। | নিকেলোডিয়ন কয়টি ভাষায় সম্প্রচার করা হয়? | {
"answer_start": [
257,
257
],
"text": [
"আটটি",
"আটটি"
]
} |
bn_wiki_2248_03 | নিকেলোডিয়ন (ভারত) | নিকেলোডিয়ন ভারত (সংক্ষেপে নিক ইন্ডিয়া নামে পরিচিত) হলো একটি ভারতীয় টিভি চ্যানেল যেটি ভারত এবং তার পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে সম্প্রচার করা হয়। এর সদর দপ্তর ভারতের মুম্বাই শহরে; তবে এর মূল অফিস আমেরিকায় অবস্থিত এবং এটি ভায়াকম ১৮ এর মালিকানাধীন। নিকেলোডিয়ন আটটি ভাষায় সম্প্রচার করা হয়।
'নিক' নাম ব্যবহার করেও নিকেলোডিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে না, এবং নিজেরাই অনুষ্ঠান তৈরি করে। নিকেলোডিয়ন হচ্ছে ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় শিশুতোষ টেলিভিশন চ্যানেল। ১৯৯৯ সালের ১৬ অক্টোবরে নিকেলোডিয়নের ভারতীয় ফিড সম্প্রচার শুরু করে। ভায়াকমের একটি চুক্তিতে নিকেলোডিয়ন কেবল অপারেটরদের বিতরণ করার অধিকার ছিলো জি টিভির। তারপর জি টিভি তাদের নিজেদের চ্যানেলেই একটি নিকেলোডিয়ন অনুষ্ঠানের ব্লক উদ্বোধন করেন। ২০০২ সালে এটিকে কার্টুন নেটওয়ার্ক ব্লকের পরিবর্তন করা হয়।
২০০৪ সালে ভিউয়ার্স বাড়ানোর জন্য ভায়াকম চ্যানেলটির পরিবর্তন করে, যেমন নিকেলোডিয়নের ব্র্যান্ডিংটি শুধু 'নিক' এ পাল্টানো, আঞ্চলিক অনুষ্ঠান তৈরি করানো এবং একটি হিন্দি ভাষার অডিও ট্র্যাক অন্তর্ভুক্ত করানো।
২০০৬ সালে নিকেলোডিয়ন ভারত পাকিস্তানে সম্প্রচার করা বন্ধ হয় এবং এটির জায়গায় নিকেলোডিয়নের পাকিস্তানি ফিড চালু করা হয়। | কবে নিকেলোডিয়নের ভারতীয় ফিড সম্প্রচার শুরু করে? | {
"answer_start": [
470,
470
],
"text": [
"১৯৯৯ সালের ১৬ অক্টোবরে",
"১৯৯৯ সালের ১৬ অক্টোবরে"
]
} |
bn_wiki_2248_05 | নিকেলোডিয়ন (ভারত) | নিকেলোডিয়ন ভারত (সংক্ষেপে নিক ইন্ডিয়া নামে পরিচিত) হলো একটি ভারতীয় টিভি চ্যানেল যেটি ভারত এবং তার পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে সম্প্রচার করা হয়। এর সদর দপ্তর ভারতের মুম্বাই শহরে; তবে এর মূল অফিস আমেরিকায় অবস্থিত এবং এটি ভায়াকম ১৮ এর মালিকানাধীন। নিকেলোডিয়ন আটটি ভাষায় সম্প্রচার করা হয়।
'নিক' নাম ব্যবহার করেও নিকেলোডিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে না, এবং নিজেরাই অনুষ্ঠান তৈরি করে। নিকেলোডিয়ন হচ্ছে ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় শিশুতোষ টেলিভিশন চ্যানেল। ১৯৯৯ সালের ১৬ অক্টোবরে নিকেলোডিয়নের ভারতীয় ফিড সম্প্রচার শুরু করে। ভায়াকমের একটি চুক্তিতে নিকেলোডিয়ন কেবল অপারেটরদের বিতরণ করার অধিকার ছিলো জি টিভির। তারপর জি টিভি তাদের নিজেদের চ্যানেলেই একটি নিকেলোডিয়ন অনুষ্ঠানের ব্লক উদ্বোধন করেন। ২০০২ সালে এটিকে কার্টুন নেটওয়ার্ক ব্লকের পরিবর্তন করা হয়।
২০০৪ সালে ভিউয়ার্স বাড়ানোর জন্য ভায়াকম চ্যানেলটির পরিবর্তন করে, যেমন নিকেলোডিয়নের ব্র্যান্ডিংটি শুধু 'নিক' এ পাল্টানো, আঞ্চলিক অনুষ্ঠান তৈরি করানো এবং একটি হিন্দি ভাষার অডিও ট্র্যাক অন্তর্ভুক্ত করানো।
২০০৬ সালে নিকেলোডিয়ন ভারত পাকিস্তানে সম্প্রচার করা বন্ধ হয় এবং এটির জায়গায় নিকেলোডিয়নের পাকিস্তানি ফিড চালু করা হয়। | কত সালে নিকেলোডিয়ন ভারত কন্নড় ভাষায় সম্প্রচার করা শুরু করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0783_01 | টেলিগ্রাফি | টেলিগ্রাফি হচ্ছে দূর দূরান্তে লিখিত বার্তা বা পত্র প্রেরণের এমন একটি পদ্ধতি যা মূল লিখিত পত্রটিকে প্রেরণ না করে সাধারনতঃ তারের মাধ্যমে বার্তাটি পাঠিয়ে দেয় । রেডিও টেলিগ্রাফি বা বেতার টেলিগ্রাফিতে বার্তা প্রেরণের জন্য রেডিও ব্যবহার করা হয়। তথ্য এবং উপাত্তের আধুনিক ধারা যেমন ফ্যাক্স, ই-মেইল, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ইত্যাদিও সামগ্রিকভাবে টেলিগ্রাফির অন্তর্গত। (টেলিগ্রাফ হচ্ছে দূর দূরান্তে বার্তা গ্রহণ বা প্রেরণ করবার অর্থাৎ টেলিগ্রাফির একটি যন্ত্রবিশেষ। ) বেতার টেলিগ্রাফিকে সি ডব্লিউ বলা হয়। সি ডব্লিউ হচ্ছে কন্টিনিউয়াস ওয়েভের সংক্ষিপ্ত রূপ।
টেলিগ্রাফ যন্ত্রের মাধ্যমে প্রেরিত মোর্স কোডে লিখিত টেলিগ্রাফি বার্তাকে টেলিগ্রাম বা কেবলগ্রাম, সংক্ষেপে কেবল বা তারবার্তা, বলা হতো। পরবর্তীতে টেলেক্স নেটওয়ার্কের (বিভিন্ন স্থানে রক্ষিত টেলিপ্রিন্টারের নেটওয়ার্ক) মাধ্যমে প্রেরিত টেলিগ্রামকে টেলেক্স বার্তা বলা হতো। টেলিফোনের মাধ্যমে বহুদূরে বা দেশ-বিদেশে কথা বলা সহজলভ্য হওয়ার আগে টেলিগ্রাম সুবিধা অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল। ব্যবসায়িক যোগাযোগ তো বটেই, টেলিগ্রামের মাধ্যমে এমনকি ব্যবসায়িক দলিল, এবং চুক্তিপত্রও সম্পাদিত হতো। ফ্যাক্স টেলিগ্রাফের মাধ্যমে প্রেরিত ছবিকে তারচিত্র বা তারছবি বলা হতো। | টেলিগ্রাফি কী? | {
"answer_start": [
0,
17
],
"text": [
"টেলিগ্রাফি হচ্ছে দূর দূরান্তে লিখিত বার্তা বা পত্র প্রেরণের এমন একটি পদ্ধতি যা মূল লিখিত পত্রটিকে প্রেরণ না করে সাধারনতঃ তারের মাধ্যমে বার্তাটি পাঠিয়ে দেয়",
"দূর দূরান্তে লিখিত বার্তা বা পত্র প্রেরণের এমন একটি পদ্ধতি যা মূল লিখিত পত্রটিকে প্রেরণ না করে সাধারনতঃ তারের মাধ্যমে বার্তাটি পাঠিয়ে দেয়"
]
} |
bn_wiki_0783_02 | টেলিগ্রাফি | টেলিগ্রাফি হচ্ছে দূর দূরান্তে লিখিত বার্তা বা পত্র প্রেরণের এমন একটি পদ্ধতি যা মূল লিখিত পত্রটিকে প্রেরণ না করে সাধারনতঃ তারের মাধ্যমে বার্তাটি পাঠিয়ে দেয় । রেডিও টেলিগ্রাফি বা বেতার টেলিগ্রাফিতে বার্তা প্রেরণের জন্য রেডিও ব্যবহার করা হয়। তথ্য এবং উপাত্তের আধুনিক ধারা যেমন ফ্যাক্স, ই-মেইল, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ইত্যাদিও সামগ্রিকভাবে টেলিগ্রাফির অন্তর্গত। (টেলিগ্রাফ হচ্ছে দূর দূরান্তে বার্তা গ্রহণ বা প্রেরণ করবার অর্থাৎ টেলিগ্রাফির একটি যন্ত্রবিশেষ। ) বেতার টেলিগ্রাফিকে সি ডব্লিউ বলা হয়। সি ডব্লিউ হচ্ছে কন্টিনিউয়াস ওয়েভের সংক্ষিপ্ত রূপ।
টেলিগ্রাফ যন্ত্রের মাধ্যমে প্রেরিত মোর্স কোডে লিখিত টেলিগ্রাফি বার্তাকে টেলিগ্রাম বা কেবলগ্রাম, সংক্ষেপে কেবল বা তারবার্তা, বলা হতো। পরবর্তীতে টেলেক্স নেটওয়ার্কের (বিভিন্ন স্থানে রক্ষিত টেলিপ্রিন্টারের নেটওয়ার্ক) মাধ্যমে প্রেরিত টেলিগ্রামকে টেলেক্স বার্তা বলা হতো। টেলিফোনের মাধ্যমে বহুদূরে বা দেশ-বিদেশে কথা বলা সহজলভ্য হওয়ার আগে টেলিগ্রাম সুবিধা অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল। ব্যবসায়িক যোগাযোগ তো বটেই, টেলিগ্রামের মাধ্যমে এমনকি ব্যবসায়িক দলিল, এবং চুক্তিপত্রও সম্পাদিত হতো। ফ্যাক্স টেলিগ্রাফের মাধ্যমে প্রেরিত ছবিকে তারচিত্র বা তারছবি বলা হতো। | সি ডব্লিউ কী? | {
"answer_start": [
457,
179
],
"text": [
"বেতার টেলিগ্রাফিকে সি ডব্লিউ বলা হয়",
"বেতার টেলিগ্রাফি"
]
} |
bn_wiki_0783_03 | টেলিগ্রাফি | টেলিগ্রাফি হচ্ছে দূর দূরান্তে লিখিত বার্তা বা পত্র প্রেরণের এমন একটি পদ্ধতি যা মূল লিখিত পত্রটিকে প্রেরণ না করে সাধারনতঃ তারের মাধ্যমে বার্তাটি পাঠিয়ে দেয় । রেডিও টেলিগ্রাফি বা বেতার টেলিগ্রাফিতে বার্তা প্রেরণের জন্য রেডিও ব্যবহার করা হয়। তথ্য এবং উপাত্তের আধুনিক ধারা যেমন ফ্যাক্স, ই-মেইল, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ইত্যাদিও সামগ্রিকভাবে টেলিগ্রাফির অন্তর্গত। (টেলিগ্রাফ হচ্ছে দূর দূরান্তে বার্তা গ্রহণ বা প্রেরণ করবার অর্থাৎ টেলিগ্রাফির একটি যন্ত্রবিশেষ। ) বেতার টেলিগ্রাফিকে সি ডব্লিউ বলা হয়। সি ডব্লিউ হচ্ছে কন্টিনিউয়াস ওয়েভের সংক্ষিপ্ত রূপ।
টেলিগ্রাফ যন্ত্রের মাধ্যমে প্রেরিত মোর্স কোডে লিখিত টেলিগ্রাফি বার্তাকে টেলিগ্রাম বা কেবলগ্রাম, সংক্ষেপে কেবল বা তারবার্তা, বলা হতো। পরবর্তীতে টেলেক্স নেটওয়ার্কের (বিভিন্ন স্থানে রক্ষিত টেলিপ্রিন্টারের নেটওয়ার্ক) মাধ্যমে প্রেরিত টেলিগ্রামকে টেলেক্স বার্তা বলা হতো। টেলিফোনের মাধ্যমে বহুদূরে বা দেশ-বিদেশে কথা বলা সহজলভ্য হওয়ার আগে টেলিগ্রাম সুবিধা অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল। ব্যবসায়িক যোগাযোগ তো বটেই, টেলিগ্রামের মাধ্যমে এমনকি ব্যবসায়িক দলিল, এবং চুক্তিপত্রও সম্পাদিত হতো। ফ্যাক্স টেলিগ্রাফের মাধ্যমে প্রেরিত ছবিকে তারচিত্র বা তারছবি বলা হতো। | টেলেক্স বার্তা বলতে কী বুঝো? | {
"answer_start": [
690,
690
],
"text": [
"টেলেক্স নেটওয়ার্কের (বিভিন্ন স্থানে রক্ষিত টেলিপ্রিন্টারের নেটওয়ার্ক) মাধ্যমে প্রেরিত টেলিগ্রামকে টেলেক্স বার্তা বলা হতো",
"টেলেক্স নেটওয়ার্কের (বিভিন্ন স্থানে রক্ষিত টেলিপ্রিন্টারের নেটওয়ার্ক) মাধ্যমে প্রেরিত টেলিগ্রাম"
]
} |
bn_wiki_0783_05 | টেলিগ্রাফি | টেলিগ্রাফি হচ্ছে দূর দূরান্তে লিখিত বার্তা বা পত্র প্রেরণের এমন একটি পদ্ধতি যা মূল লিখিত পত্রটিকে প্রেরণ না করে সাধারনতঃ তারের মাধ্যমে বার্তাটি পাঠিয়ে দেয় । রেডিও টেলিগ্রাফি বা বেতার টেলিগ্রাফিতে বার্তা প্রেরণের জন্য রেডিও ব্যবহার করা হয়। তথ্য এবং উপাত্তের আধুনিক ধারা যেমন ফ্যাক্স, ই-মেইল, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ইত্যাদিও সামগ্রিকভাবে টেলিগ্রাফির অন্তর্গত। (টেলিগ্রাফ হচ্ছে দূর দূরান্তে বার্তা গ্রহণ বা প্রেরণ করবার অর্থাৎ টেলিগ্রাফির একটি যন্ত্রবিশেষ। ) বেতার টেলিগ্রাফিকে সি ডব্লিউ বলা হয়। সি ডব্লিউ হচ্ছে কন্টিনিউয়াস ওয়েভের সংক্ষিপ্ত রূপ।
টেলিগ্রাফ যন্ত্রের মাধ্যমে প্রেরিত মোর্স কোডে লিখিত টেলিগ্রাফি বার্তাকে টেলিগ্রাম বা কেবলগ্রাম, সংক্ষেপে কেবল বা তারবার্তা, বলা হতো। পরবর্তীতে টেলেক্স নেটওয়ার্কের (বিভিন্ন স্থানে রক্ষিত টেলিপ্রিন্টারের নেটওয়ার্ক) মাধ্যমে প্রেরিত টেলিগ্রামকে টেলেক্স বার্তা বলা হতো। টেলিফোনের মাধ্যমে বহুদূরে বা দেশ-বিদেশে কথা বলা সহজলভ্য হওয়ার আগে টেলিগ্রাম সুবিধা অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল। ব্যবসায়িক যোগাযোগ তো বটেই, টেলিগ্রামের মাধ্যমে এমনকি ব্যবসায়িক দলিল, এবং চুক্তিপত্রও সম্পাদিত হতো। ফ্যাক্স টেলিগ্রাফের মাধ্যমে প্রেরিত ছবিকে তারচিত্র বা তারছবি বলা হতো। | কয় ধরনের টেলিগ্রাফি প্রচলিত আছে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1134_01 | লাল সমুদ্র সৈকত | লাল সমুদ্র সৈকত হচ্ছে চীনের দাওয়া এলাকার পাঞ্জিনের,লিয়াওনিং-এ অবস্থিত একটি লাল উদ্ভিদের জন্য বিখ্যাত সমুদ্রসৈকত। চীনের উত্তর অঞ্চলে এই সমুদ্র সৈকত। এটা বিশ্বের সব থেকে বড় এবং সংরক্ষিত নিম্নাঞ্চল যা কিনা সারা বছরই জলের নিচে থাকে। লাল রঙের সামুদ্রিক ঘাস এবং আগাছায় সম্পূর্ণ সৈকত আবৃত হয়ে আছে। কিছু দূর্লভ ঘাস এবং প্রাণী এখানে পাওয়া যায় যা বিশ্বের আর কোথাও দেখা মিলে না। এখানকার ঘাসগুলো লাল হওয়ার অন্যতম কারণ হল এই জায়গার অত্যধিক লবনাক্ততা এবং মাটির মধ্যে ক্ষারের পরিমাণের ব্যাপকতা। শতাধিক বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে আছে এই লাল রঙের আগাছা বা ঘাস যা কিনা এই সমুদ্র সৈকতকে দিয়েছে এক অপরূপ সৈন্দর্য।এটি এশিয়ার সবচেয়ে বড় লাল জলাশয় এই কারণেই এটি চীনদেশের অন্যতম পর্যটন স্পটে পরিণত হয়েছে। এখানে সেপ্টেম্বর মাসে সর্বাধিক পর্যটক আসে কারণ এ সময় সব থেকে বেশি এলাকা জুড়ে থাকে এই লাল রঙে রাঙানো ঘাস। এখানে উল্লেখযোগ্য কিছু পাখি পাওয়া যায়। যেমন, লাল মুকুট বক এবং সাউন্ডারস গাল নামের দুটি পাখির আবাসস্থল। | লাল সমুদ্র সৈকত কোথায় অবস্থিত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1134_04 | লাল সমুদ্র সৈকত | লাল সমুদ্র সৈকত হচ্ছে চীনের দাওয়া এলাকার পাঞ্জিনের,লিয়াওনিং-এ অবস্থিত একটি লাল উদ্ভিদের জন্য বিখ্যাত সমুদ্রসৈকত। চীনের উত্তর অঞ্চলে এই সমুদ্র সৈকত। এটা বিশ্বের সব থেকে বড় এবং সংরক্ষিত নিম্নাঞ্চল যা কিনা সারা বছরই জলের নিচে থাকে। লাল রঙের সামুদ্রিক ঘাস এবং আগাছায় সম্পূর্ণ সৈকত আবৃত হয়ে আছে। কিছু দূর্লভ ঘাস এবং প্রাণী এখানে পাওয়া যায় যা বিশ্বের আর কোথাও দেখা মিলে না। এখানকার ঘাসগুলো লাল হওয়ার অন্যতম কারণ হল এই জায়গার অত্যধিক লবনাক্ততা এবং মাটির মধ্যে ক্ষারের পরিমাণের ব্যাপকতা। শতাধিক বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে আছে এই লাল রঙের আগাছা বা ঘাস যা কিনা এই সমুদ্র সৈকতকে দিয়েছে এক অপরূপ সৈন্দর্য।এটি এশিয়ার সবচেয়ে বড় লাল জলাশয় এই কারণেই এটি চীনদেশের অন্যতম পর্যটন স্পটে পরিণত হয়েছে। এখানে সেপ্টেম্বর মাসে সর্বাধিক পর্যটক আসে কারণ এ সময় সব থেকে বেশি এলাকা জুড়ে থাকে এই লাল রঙে রাঙানো ঘাস। এখানে উল্লেখযোগ্য কিছু পাখি পাওয়া যায়। যেমন, লাল মুকুট বক এবং সাউন্ডারস গাল নামের দুটি পাখির আবাসস্থল। | কোন মাসে লাল সমুদ্র সৈকতে সর্বাধিক পর্যটক আসে? | {
"answer_start": [
704,
704
],
"text": [
"সেপ্টেম্বর মাসে",
"সেপ্টেম্বর মাসে"
]
} |
bn_wiki_1134_05 | লাল সমুদ্র সৈকত | লাল সমুদ্র সৈকত হচ্ছে চীনের দাওয়া এলাকার পাঞ্জিনের,লিয়াওনিং-এ অবস্থিত একটি লাল উদ্ভিদের জন্য বিখ্যাত সমুদ্রসৈকত। চীনের উত্তর অঞ্চলে এই সমুদ্র সৈকত। এটা বিশ্বের সব থেকে বড় এবং সংরক্ষিত নিম্নাঞ্চল যা কিনা সারা বছরই জলের নিচে থাকে। লাল রঙের সামুদ্রিক ঘাস এবং আগাছায় সম্পূর্ণ সৈকত আবৃত হয়ে আছে। কিছু দূর্লভ ঘাস এবং প্রাণী এখানে পাওয়া যায় যা বিশ্বের আর কোথাও দেখা মিলে না। এখানকার ঘাসগুলো লাল হওয়ার অন্যতম কারণ হল এই জায়গার অত্যধিক লবনাক্ততা এবং মাটির মধ্যে ক্ষারের পরিমাণের ব্যাপকতা। শতাধিক বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে আছে এই লাল রঙের আগাছা বা ঘাস যা কিনা এই সমুদ্র সৈকতকে দিয়েছে এক অপরূপ সৈন্দর্য।এটি এশিয়ার সবচেয়ে বড় লাল জলাশয় এই কারণেই এটি চীনদেশের অন্যতম পর্যটন স্পটে পরিণত হয়েছে। এখানে সেপ্টেম্বর মাসে সর্বাধিক পর্যটক আসে কারণ এ সময় সব থেকে বেশি এলাকা জুড়ে থাকে এই লাল রঙে রাঙানো ঘাস। এখানে উল্লেখযোগ্য কিছু পাখি পাওয়া যায়। যেমন, লাল মুকুট বক এবং সাউন্ডারস গাল নামের দুটি পাখির আবাসস্থল। | লাল সমুদ্র সৈকত প্রথম আবিষ্কার কে করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1964_01 | দুর্ভিক্ষ | দুর্ভিক্ষ হল কোন এলাকার ব্যাপক খাদ্য ঘাটতি। সাধারণত ফসলহানি, যুদ্ধ, সরকারের নীতিগত ব্যর্থতা ইত্যাদি কারণে দুর্ভিক্ষ সংগঠিত হয়। এছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগ, গবাদিপশুর মড়ক, পোকাড় আক্রমণ ইত্যাদি কারণেও দুর্ভিক্ষ সংগঠিত হয়।
১৭৭০ সালে বাংলাদেশে এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। সময়টি বাংলা ১১৭৬ সাল হওয়ায় এই দুর্ভিক্ষ ছিয়াত্তরের মন্বন্তর নামে পরিচিত হয়। অতি বৃষ্টি ও বন্যার কারণে কৃষি ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ায় সমগ্র দেশজুড়ে চরম অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দেয়। ত্রুটিপূর্ণ ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থা ও খাদ্যবাজারে দালাল ফড়িয়া শ্রেনীর দৌরাত্ম্যের ফলে অবস্থা আরো শোচনীয় হয়ে পড়ে। | কোন এলাকার ব্যাপক খাদ্য ঘাটতিকে কী বলা হয়? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"দুর্ভিক্ষ",
"দুর্ভিক্ষ"
]
} |
bn_wiki_1964_05 | দুর্ভিক্ষ | দুর্ভিক্ষ হল কোন এলাকার ব্যাপক খাদ্য ঘাটতি। সাধারণত ফসলহানি, যুদ্ধ, সরকারের নীতিগত ব্যর্থতা ইত্যাদি কারণে দুর্ভিক্ষ সংগঠিত হয়। এছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগ, গবাদিপশুর মড়ক, পোকাড় আক্রমণ ইত্যাদি কারণেও দুর্ভিক্ষ সংগঠিত হয়।
১৭৭০ সালে বাংলাদেশে এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। সময়টি বাংলা ১১৭৬ সাল হওয়ায় এই দুর্ভিক্ষ ছিয়াত্তরের মন্বন্তর নামে পরিচিত হয়। অতি বৃষ্টি ও বন্যার কারণে কৃষি ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ায় সমগ্র দেশজুড়ে চরম অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দেয়। ত্রুটিপূর্ণ ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থা ও খাদ্যবাজারে দালাল ফড়িয়া শ্রেনীর দৌরাত্ম্যের ফলে অবস্থা আরো শোচনীয় হয়ে পড়ে। | ছিয়াত্তরের মন্বন্তর রোধে কে প্রধান ভূমিকা পালন করেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1027_01 | কন্ট্রাক্ট | কন্ট্রাক্ট একটি ২০২১ সালের বাংলা অ্যাকশন থ্রিলার ওয়েব সিরিজ যা বাংলাদেশি লেখক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের একই নামের একটি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত । সিরিজটির প্রিমিয়ার হয়েছে ১৮ ই মার্চ ২০২১ এ জি-ফাইভ, দক্ষিণ এশীয় বিষয়বস্তুর জন্য একটি ওটিটি প্ল্যাটফর্মে । এটি পরিচালনা করেছেন তানিম নূর এবং কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায় এবং প্রযোজনা করেছেন ইরেশ যাকের ।এতে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী , আরিফিন শুভ, জাকিয়া বারী মম , রাফিয়াথ রশিদ মিথিলা , শ্যামল মাওলা এবং তারিক আনাম খান । | কন্ট্রাক্ট উপন্যাস এর লেখক কে? | {
"answer_start": [
79,
79
],
"text": [
"মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন",
"মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন"
]
} |
bn_wiki_1027_02 | কন্ট্রাক্ট | কন্ট্রাক্ট একটি ২০২১ সালের বাংলা অ্যাকশন থ্রিলার ওয়েব সিরিজ যা বাংলাদেশি লেখক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের একই নামের একটি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত । সিরিজটির প্রিমিয়ার হয়েছে ১৮ ই মার্চ ২০২১ এ জি-ফাইভ, দক্ষিণ এশীয় বিষয়বস্তুর জন্য একটি ওটিটি প্ল্যাটফর্মে । এটি পরিচালনা করেছেন তানিম নূর এবং কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায় এবং প্রযোজনা করেছেন ইরেশ যাকের ।এতে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী , আরিফিন শুভ, জাকিয়া বারী মম , রাফিয়াথ রশিদ মিথিলা , শ্যামল মাওলা এবং তারিক আনাম খান । | কন্ট্রাক্ট কী ধরনের ওয়েব সিরিজ? | {
"answer_start": [
27,
27
],
"text": [
"বাংলা অ্যাকশন থ্রিলার ওয়েব সিরিজ",
"বাংলা অ্যাকশন থ্রিলার ওয়েব সিরিজ"
]
} |
bn_wiki_1027_05 | কন্ট্রাক্ট | কন্ট্রাক্ট একটি ২০২১ সালের বাংলা অ্যাকশন থ্রিলার ওয়েব সিরিজ যা বাংলাদেশি লেখক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের একই নামের একটি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত । সিরিজটির প্রিমিয়ার হয়েছে ১৮ ই মার্চ ২০২১ এ জি-ফাইভ, দক্ষিণ এশীয় বিষয়বস্তুর জন্য একটি ওটিটি প্ল্যাটফর্মে । এটি পরিচালনা করেছেন তানিম নূর এবং কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায় এবং প্রযোজনা করেছেন ইরেশ যাকের ।এতে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী , আরিফিন শুভ, জাকিয়া বারী মম , রাফিয়াথ রশিদ মিথিলা , শ্যামল মাওলা এবং তারিক আনাম খান । | কন্ট্রাক্টের নির্বাহী প্রযোজকে কারা ছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1607_01 | জন ডুয়ি | জন ডুয়ি (২০ অক্টোবর, ১৮৫৯-১ জুন,১৯৫২) ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের একজন দার্শনিক, মনোবিজ্ঞানী এবং শিক্ষা সংস্কারক। তিনি প্রয়োগবাদী দর্শনের প্রথম সারির একজন প্রবক্তা ও কার্যকরী মনোবিজ্ঞানের অন্যতম একজন জনক। ২০০২ সালে প্রকাশিত রিভিউ অফ জেনারেল সাইকোলজির জরিপ অনুযায়ী সবচেয়ে বেশিবার উল্লেখ করা হয়েছে বিংশ শতাব্দীর এমন মনোবিজ্ঞানীদের তালিকায় তিনি তিরানব্বইতম স্থান অধিকার করেছেন। ডুয়ি ছিলেন একজন বহুল পরিচিত বুদ্ধিজীবী যিনি প্রগতিশীল শিক্ষা এবং উদারতাবাদী চিন্তাধারার একজন কঠোর সমর্থক ছিলেন। শিক্ষা ছাড়াও ডুয়ি অধিবিদ্যা, জ্ঞানতত্ত্ব, নন্দনতত্ব, শিল্প, যুক্তিবিজ্ঞান, সামাজিক তত্ত্ব, এবং নৈতিকতা সহ অন্যান্য অনেক বিষয়ের ওপর লেখালেখি করেছেন। তিনি বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান একজন শিক্ষা সংস্কারক ছিলেন। | জন ডুয়ি কত সালে জন্মগ্রহন করেন ? | {
"answer_start": [
22,
22
],
"text": [
"১৮৫৯",
"১৮৫৯"
]
} |
bn_wiki_1607_02 | জন ডুয়ি | জন ডুয়ি (২০ অক্টোবর, ১৮৫৯-১ জুন,১৯৫২) ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের একজন দার্শনিক, মনোবিজ্ঞানী এবং শিক্ষা সংস্কারক। তিনি প্রয়োগবাদী দর্শনের প্রথম সারির একজন প্রবক্তা ও কার্যকরী মনোবিজ্ঞানের অন্যতম একজন জনক। ২০০২ সালে প্রকাশিত রিভিউ অফ জেনারেল সাইকোলজির জরিপ অনুযায়ী সবচেয়ে বেশিবার উল্লেখ করা হয়েছে বিংশ শতাব্দীর এমন মনোবিজ্ঞানীদের তালিকায় তিনি তিরানব্বইতম স্থান অধিকার করেছেন। ডুয়ি ছিলেন একজন বহুল পরিচিত বুদ্ধিজীবী যিনি প্রগতিশীল শিক্ষা এবং উদারতাবাদী চিন্তাধারার একজন কঠোর সমর্থক ছিলেন। শিক্ষা ছাড়াও ডুয়ি অধিবিদ্যা, জ্ঞানতত্ত্ব, নন্দনতত্ব, শিল্প, যুক্তিবিজ্ঞান, সামাজিক তত্ত্ব, এবং নৈতিকতা সহ অন্যান্য অনেক বিষয়ের ওপর লেখালেখি করেছেন। তিনি বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান একজন শিক্ষা সংস্কারক ছিলেন। | জন ডুয়ি কোন দেশের অধিবাসী ছিলেন ? | {
"answer_start": [
45,
45
],
"text": [
"যুক্তরাষ্ট্রের",
"যুক্তরাষ্ট্রের"
]
} |
bn_wiki_1607_03 | জন ডুয়ি | জন ডুয়ি (২০ অক্টোবর, ১৮৫৯-১ জুন,১৯৫২) ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের একজন দার্শনিক, মনোবিজ্ঞানী এবং শিক্ষা সংস্কারক। তিনি প্রয়োগবাদী দর্শনের প্রথম সারির একজন প্রবক্তা ও কার্যকরী মনোবিজ্ঞানের অন্যতম একজন জনক। ২০০২ সালে প্রকাশিত রিভিউ অফ জেনারেল সাইকোলজির জরিপ অনুযায়ী সবচেয়ে বেশিবার উল্লেখ করা হয়েছে বিংশ শতাব্দীর এমন মনোবিজ্ঞানীদের তালিকায় তিনি তিরানব্বইতম স্থান অধিকার করেছেন। ডুয়ি ছিলেন একজন বহুল পরিচিত বুদ্ধিজীবী যিনি প্রগতিশীল শিক্ষা এবং উদারতাবাদী চিন্তাধারার একজন কঠোর সমর্থক ছিলেন। শিক্ষা ছাড়াও ডুয়ি অধিবিদ্যা, জ্ঞানতত্ত্ব, নন্দনতত্ব, শিল্প, যুক্তিবিজ্ঞান, সামাজিক তত্ত্ব, এবং নৈতিকতা সহ অন্যান্য অনেক বিষয়ের ওপর লেখালেখি করেছেন। তিনি বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান একজন শিক্ষা সংস্কারক ছিলেন। | রিভিউ অফ জেনারেল সাইকোলজির জরিপ অনুযায়ী সবচেয়ে বেশিবার উল্লেখ করা হয়েছে বিংশ শতাব্দীর এমন মনোবিজ্ঞানীদের তালিকায় তিনি কততম স্থান অধিকার করেছেন? | {
"answer_start": [
341,
341
],
"text": [
"তিরানব্বইতম",
"তিরানব্বইতম"
]
} |
bn_wiki_1607_05 | জন ডুয়ি | জন ডুয়ি (২০ অক্টোবর, ১৮৫৯-১ জুন,১৯৫২) ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের একজন দার্শনিক, মনোবিজ্ঞানী এবং শিক্ষা সংস্কারক। তিনি প্রয়োগবাদী দর্শনের প্রথম সারির একজন প্রবক্তা ও কার্যকরী মনোবিজ্ঞানের অন্যতম একজন জনক। ২০০২ সালে প্রকাশিত রিভিউ অফ জেনারেল সাইকোলজির জরিপ অনুযায়ী সবচেয়ে বেশিবার উল্লেখ করা হয়েছে বিংশ শতাব্দীর এমন মনোবিজ্ঞানীদের তালিকায় তিনি তিরানব্বইতম স্থান অধিকার করেছেন। ডুয়ি ছিলেন একজন বহুল পরিচিত বুদ্ধিজীবী যিনি প্রগতিশীল শিক্ষা এবং উদারতাবাদী চিন্তাধারার একজন কঠোর সমর্থক ছিলেন। শিক্ষা ছাড়াও ডুয়ি অধিবিদ্যা, জ্ঞানতত্ত্ব, নন্দনতত্ব, শিল্প, যুক্তিবিজ্ঞান, সামাজিক তত্ত্ব, এবং নৈতিকতা সহ অন্যান্য অনেক বিষয়ের ওপর লেখালেখি করেছেন। তিনি বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান একজন শিক্ষা সংস্কারক ছিলেন। | জন ডুয়ি এর পিতার নাম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2932_01 | বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প | তৈরি পোশাক শিল্পের সম্প্রসারণ বাংলাদেশের সমাজে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন সাধন করেছে। পরোক্ষভাবে এই সব সেবাখাতে প্রায় আড়াই লাখের মতো মানুষের কর্মসংস্থান হয়। জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা ছাড়াও তৈরি পোশাক শিল্প সাড়ে ২২ লাখ নারী শ্রমিকের জীবনযাত্রার লক্ষণীয় পরিবর্তন সাধন করেছে এবং তারা অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। শ্রমজীবী নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন পরিবারে তাদের অবস্থানের পরিবর্তন আনয়নে সক্ষম হয়েছে, আর্থিক সক্ষমতা অর্জনের কারণে এসব নারী শ্রমিকের সামাজিক মর্যাদাও বৃদ্ধি পেয়েছে। চাকরির সুবিধাদি ভোগকারী বাবা, ভাই এবং স্বামীর ঐতিহ্যগত পিতৃতান্ত্রিক কর্তৃত্বের ক্ষেত্রে পরিবর্তন সাধন করেছে। অধিকাংশ শ্রমজীবী নারী এখন বিয়ে এবং সন্তান ধারণের ক্ষেত্রে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী সিদ্ধান্তের কথা বলতে পারে। তারা পরিবারিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও অংশ গ্রহণ করতে পারছে। সমাজে বাল্যবিবাহের সংখ্যা কমেছে, সেই সাথে হ্রাস পেয়েছে জন্মহার। শ্রমজীবী মেয়েরা তাদের ছোট ছোট ভাইবোনদের যত্ন নিচ্ছে এবং স্কুলে পাঠাচ্ছে। ফলে দেশে সাক্ষরতার হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, তৈরি পোশাক শিল্পখাতের সম্প্রসারণ নতুন উদ্যোক্তাদল সৃষ্টি করছে যারা উৎপাদনের ক্ষেত্রে শক্তিশালী বেসরকারি খাত গড়ে তুলেছে। এই উদ্যোক্তাদের একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী। বাংলাদেশের অন্যতম পুরনো রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানা ‘বৈশাখী’ ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন একজন নারী। বর্তমানে তৈরি পোশাক কারখানায় অনেক নারী ঊর্ধ্বতন নির্বাহী পদে অধিষ্ঠিত।
এই শিল্প মূলত উপচুক্তি ভিত্তিক। অর্থাৎ বাংলাদেশি উদ্যোক্তা বিদেশি ক্রেতার উপচুক্তিকারক বা মূল চুক্তির অংশ বিশেষ সম্পাদন করে। এটা গড়ে উঠেছে বিদেশি ক্রেতাদের সি-এম (অর্থাৎ কাট এবং তৈরি কর) পদ্ধতিতে ফরমায়েশ অনুসারে। ক্রেতারাই চাহিদা অনুযায়ী সকল কাপড় এবং সহায়ক দ্রব্য সরবরাহ করে অথবা তাদেরই নির্দেশিত উৎস থেকে বাংলাদেশি উপচুক্তিকারকদের পোশাক তৈরির জন্য কাপড় আমদানি করতে হতো। বস্ত্র এবং সংশ্লিষ্ট উপকরণ পাওয়ার পর উপচুক্তিকারকরা বিদেশি ক্রেতাদের দেওয়া নকশা অনুযায়ী কাপড় কেটে ও সেলাই করে মোড়কে বেঁধে রপ্তানি করতো। বিদেশি ক্রেতাদের বাংলাদেশকে নির্বাচিত করার কারণ এখানে পোশাক তৈরিতে খরচ সবচাইতে কম।
শুরুতে এই শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্প সম্পূর্ণভাবেই আমদানিকৃত কাঁচামাল নির্ভর ছিল। এই নির্ভরশীলতার কারণে পরিস্থিতি ছিল খুবই নাজুক। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে বাংলাদেশি মালিকেরা অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হয় এবং পরিস্থিতির উন্নতি হয়। স্থানীয় উদ্যোক্তারা পশ্চাৎ-সংযোগ শিল্পের বিকাশ ঘটায় এবং স্থানীয়ভাবেই দক্ষতা বৃদ্ধি করে মানসম্পন্ন রপ্তানিযোগ্য সুতা ও কাপড় উৎপাদন শুরু করে। তাছাড়া পোশাক শিল্প রং ও প্রক্রিয়াজাত করার পর কাপড় কেটে এবং সেলাই করে রপ্তানিযোগ্য পণ্যে রূপান্তরিত করার যোগ্যতা অর্জন করেছে। গত ১৫ বছরে এই কার্যক্রম আরও বিস্তৃতি লাভ করেছে। দ্রুত পশ্চাৎ সংযোগ শিল্প গড়ে ওঠার কারণে এই শিল্প আর আগের মতো কাঁচামাল আমদানির উপর নির্ভরশীল নয়। ২০১০ সালের এপ্রিল মাসের পরিসংখ্যান অনুসারে ওভেন পোশাকের ৫০% আর নিট পোশাকের মাত্র ১০% আমদানি নির্ভর ছিল। | পরোক্ষভাবে তৈরি পোশাক শিল্পের মাধ্যমে প্রায় কত মানুষের কর্মসংস্থান হয়? | {
"answer_start": [
113,
113
],
"text": [
"আড়াই লাখের",
"আড়াই লাখের"
]
} |
bn_wiki_2932_02 | বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প | তৈরি পোশাক শিল্পের সম্প্রসারণ বাংলাদেশের সমাজে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন সাধন করেছে। পরোক্ষভাবে এই সব সেবাখাতে প্রায় আড়াই লাখের মতো মানুষের কর্মসংস্থান হয়। জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা ছাড়াও তৈরি পোশাক শিল্প সাড়ে ২২ লাখ নারী শ্রমিকের জীবনযাত্রার লক্ষণীয় পরিবর্তন সাধন করেছে এবং তারা অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। শ্রমজীবী নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন পরিবারে তাদের অবস্থানের পরিবর্তন আনয়নে সক্ষম হয়েছে, আর্থিক সক্ষমতা অর্জনের কারণে এসব নারী শ্রমিকের সামাজিক মর্যাদাও বৃদ্ধি পেয়েছে। চাকরির সুবিধাদি ভোগকারী বাবা, ভাই এবং স্বামীর ঐতিহ্যগত পিতৃতান্ত্রিক কর্তৃত্বের ক্ষেত্রে পরিবর্তন সাধন করেছে। অধিকাংশ শ্রমজীবী নারী এখন বিয়ে এবং সন্তান ধারণের ক্ষেত্রে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী সিদ্ধান্তের কথা বলতে পারে। তারা পরিবারিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও অংশ গ্রহণ করতে পারছে। সমাজে বাল্যবিবাহের সংখ্যা কমেছে, সেই সাথে হ্রাস পেয়েছে জন্মহার। শ্রমজীবী মেয়েরা তাদের ছোট ছোট ভাইবোনদের যত্ন নিচ্ছে এবং স্কুলে পাঠাচ্ছে। ফলে দেশে সাক্ষরতার হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, তৈরি পোশাক শিল্পখাতের সম্প্রসারণ নতুন উদ্যোক্তাদল সৃষ্টি করছে যারা উৎপাদনের ক্ষেত্রে শক্তিশালী বেসরকারি খাত গড়ে তুলেছে। এই উদ্যোক্তাদের একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী। বাংলাদেশের অন্যতম পুরনো রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানা ‘বৈশাখী’ ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন একজন নারী। বর্তমানে তৈরি পোশাক কারখানায় অনেক নারী ঊর্ধ্বতন নির্বাহী পদে অধিষ্ঠিত।
এই শিল্প মূলত উপচুক্তি ভিত্তিক। অর্থাৎ বাংলাদেশি উদ্যোক্তা বিদেশি ক্রেতার উপচুক্তিকারক বা মূল চুক্তির অংশ বিশেষ সম্পাদন করে। এটা গড়ে উঠেছে বিদেশি ক্রেতাদের সি-এম (অর্থাৎ কাট এবং তৈরি কর) পদ্ধতিতে ফরমায়েশ অনুসারে। ক্রেতারাই চাহিদা অনুযায়ী সকল কাপড় এবং সহায়ক দ্রব্য সরবরাহ করে অথবা তাদেরই নির্দেশিত উৎস থেকে বাংলাদেশি উপচুক্তিকারকদের পোশাক তৈরির জন্য কাপড় আমদানি করতে হতো। বস্ত্র এবং সংশ্লিষ্ট উপকরণ পাওয়ার পর উপচুক্তিকারকরা বিদেশি ক্রেতাদের দেওয়া নকশা অনুযায়ী কাপড় কেটে ও সেলাই করে মোড়কে বেঁধে রপ্তানি করতো। বিদেশি ক্রেতাদের বাংলাদেশকে নির্বাচিত করার কারণ এখানে পোশাক তৈরিতে খরচ সবচাইতে কম।
শুরুতে এই শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্প সম্পূর্ণভাবেই আমদানিকৃত কাঁচামাল নির্ভর ছিল। এই নির্ভরশীলতার কারণে পরিস্থিতি ছিল খুবই নাজুক। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে বাংলাদেশি মালিকেরা অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হয় এবং পরিস্থিতির উন্নতি হয়। স্থানীয় উদ্যোক্তারা পশ্চাৎ-সংযোগ শিল্পের বিকাশ ঘটায় এবং স্থানীয়ভাবেই দক্ষতা বৃদ্ধি করে মানসম্পন্ন রপ্তানিযোগ্য সুতা ও কাপড় উৎপাদন শুরু করে। তাছাড়া পোশাক শিল্প রং ও প্রক্রিয়াজাত করার পর কাপড় কেটে এবং সেলাই করে রপ্তানিযোগ্য পণ্যে রূপান্তরিত করার যোগ্যতা অর্জন করেছে। গত ১৫ বছরে এই কার্যক্রম আরও বিস্তৃতি লাভ করেছে। দ্রুত পশ্চাৎ সংযোগ শিল্প গড়ে ওঠার কারণে এই শিল্প আর আগের মতো কাঁচামাল আমদানির উপর নির্ভরশীল নয়। ২০১০ সালের এপ্রিল মাসের পরিসংখ্যান অনুসারে ওভেন পোশাকের ৫০% আর নিট পোশাকের মাত্র ১০% আমদানি নির্ভর ছিল। | জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা ছাড়াও তৈরি পোশাক শিল্প কত লাখ নারী শ্রমিকের জীবনযাত্রার লক্ষণীয় পরিবর্তন সাধন করেছে? | {
"answer_start": [
226,
226
],
"text": [
"২২ লাখ",
"২২ লাখ"
]
} |
bn_wiki_2932_04 | বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প | তৈরি পোশাক শিল্পের সম্প্রসারণ বাংলাদেশের সমাজে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন সাধন করেছে। পরোক্ষভাবে এই সব সেবাখাতে প্রায় আড়াই লাখের মতো মানুষের কর্মসংস্থান হয়। জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা ছাড়াও তৈরি পোশাক শিল্প সাড়ে ২২ লাখ নারী শ্রমিকের জীবনযাত্রার লক্ষণীয় পরিবর্তন সাধন করেছে এবং তারা অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। শ্রমজীবী নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন পরিবারে তাদের অবস্থানের পরিবর্তন আনয়নে সক্ষম হয়েছে, আর্থিক সক্ষমতা অর্জনের কারণে এসব নারী শ্রমিকের সামাজিক মর্যাদাও বৃদ্ধি পেয়েছে। চাকরির সুবিধাদি ভোগকারী বাবা, ভাই এবং স্বামীর ঐতিহ্যগত পিতৃতান্ত্রিক কর্তৃত্বের ক্ষেত্রে পরিবর্তন সাধন করেছে। অধিকাংশ শ্রমজীবী নারী এখন বিয়ে এবং সন্তান ধারণের ক্ষেত্রে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী সিদ্ধান্তের কথা বলতে পারে। তারা পরিবারিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও অংশ গ্রহণ করতে পারছে। সমাজে বাল্যবিবাহের সংখ্যা কমেছে, সেই সাথে হ্রাস পেয়েছে জন্মহার। শ্রমজীবী মেয়েরা তাদের ছোট ছোট ভাইবোনদের যত্ন নিচ্ছে এবং স্কুলে পাঠাচ্ছে। ফলে দেশে সাক্ষরতার হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, তৈরি পোশাক শিল্পখাতের সম্প্রসারণ নতুন উদ্যোক্তাদল সৃষ্টি করছে যারা উৎপাদনের ক্ষেত্রে শক্তিশালী বেসরকারি খাত গড়ে তুলেছে। এই উদ্যোক্তাদের একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী। বাংলাদেশের অন্যতম পুরনো রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানা ‘বৈশাখী’ ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন একজন নারী। বর্তমানে তৈরি পোশাক কারখানায় অনেক নারী ঊর্ধ্বতন নির্বাহী পদে অধিষ্ঠিত।
এই শিল্প মূলত উপচুক্তি ভিত্তিক। অর্থাৎ বাংলাদেশি উদ্যোক্তা বিদেশি ক্রেতার উপচুক্তিকারক বা মূল চুক্তির অংশ বিশেষ সম্পাদন করে। এটা গড়ে উঠেছে বিদেশি ক্রেতাদের সি-এম (অর্থাৎ কাট এবং তৈরি কর) পদ্ধতিতে ফরমায়েশ অনুসারে। ক্রেতারাই চাহিদা অনুযায়ী সকল কাপড় এবং সহায়ক দ্রব্য সরবরাহ করে অথবা তাদেরই নির্দেশিত উৎস থেকে বাংলাদেশি উপচুক্তিকারকদের পোশাক তৈরির জন্য কাপড় আমদানি করতে হতো। বস্ত্র এবং সংশ্লিষ্ট উপকরণ পাওয়ার পর উপচুক্তিকারকরা বিদেশি ক্রেতাদের দেওয়া নকশা অনুযায়ী কাপড় কেটে ও সেলাই করে মোড়কে বেঁধে রপ্তানি করতো। বিদেশি ক্রেতাদের বাংলাদেশকে নির্বাচিত করার কারণ এখানে পোশাক তৈরিতে খরচ সবচাইতে কম।
শুরুতে এই শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্প সম্পূর্ণভাবেই আমদানিকৃত কাঁচামাল নির্ভর ছিল। এই নির্ভরশীলতার কারণে পরিস্থিতি ছিল খুবই নাজুক। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে বাংলাদেশি মালিকেরা অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হয় এবং পরিস্থিতির উন্নতি হয়। স্থানীয় উদ্যোক্তারা পশ্চাৎ-সংযোগ শিল্পের বিকাশ ঘটায় এবং স্থানীয়ভাবেই দক্ষতা বৃদ্ধি করে মানসম্পন্ন রপ্তানিযোগ্য সুতা ও কাপড় উৎপাদন শুরু করে। তাছাড়া পোশাক শিল্প রং ও প্রক্রিয়াজাত করার পর কাপড় কেটে এবং সেলাই করে রপ্তানিযোগ্য পণ্যে রূপান্তরিত করার যোগ্যতা অর্জন করেছে। গত ১৫ বছরে এই কার্যক্রম আরও বিস্তৃতি লাভ করেছে। দ্রুত পশ্চাৎ সংযোগ শিল্প গড়ে ওঠার কারণে এই শিল্প আর আগের মতো কাঁচামাল আমদানির উপর নির্ভরশীল নয়। ২০১০ সালের এপ্রিল মাসের পরিসংখ্যান অনুসারে ওভেন পোশাকের ৫০% আর নিট পোশাকের মাত্র ১০% আমদানি নির্ভর ছিল। | শুরুতে শতভাগ রপ্তানিমুখী পোশাক শিল্প সম্পূর্ণভাবেই কিসের উপর নির্ভরশীল ছিল? | {
"answer_start": [
1963,
1963
],
"text": [
"আমদানিকৃত কাঁচামাল",
"আমদানিকৃত কাঁচামাল"
]
} |
bn_wiki_2932_05 | বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প | তৈরি পোশাক শিল্পের সম্প্রসারণ বাংলাদেশের সমাজে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন সাধন করেছে। পরোক্ষভাবে এই সব সেবাখাতে প্রায় আড়াই লাখের মতো মানুষের কর্মসংস্থান হয়। জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা ছাড়াও তৈরি পোশাক শিল্প সাড়ে ২২ লাখ নারী শ্রমিকের জীবনযাত্রার লক্ষণীয় পরিবর্তন সাধন করেছে এবং তারা অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। শ্রমজীবী নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন পরিবারে তাদের অবস্থানের পরিবর্তন আনয়নে সক্ষম হয়েছে, আর্থিক সক্ষমতা অর্জনের কারণে এসব নারী শ্রমিকের সামাজিক মর্যাদাও বৃদ্ধি পেয়েছে। চাকরির সুবিধাদি ভোগকারী বাবা, ভাই এবং স্বামীর ঐতিহ্যগত পিতৃতান্ত্রিক কর্তৃত্বের ক্ষেত্রে পরিবর্তন সাধন করেছে। অধিকাংশ শ্রমজীবী নারী এখন বিয়ে এবং সন্তান ধারণের ক্ষেত্রে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী সিদ্ধান্তের কথা বলতে পারে। তারা পরিবারিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও অংশ গ্রহণ করতে পারছে। সমাজে বাল্যবিবাহের সংখ্যা কমেছে, সেই সাথে হ্রাস পেয়েছে জন্মহার। শ্রমজীবী মেয়েরা তাদের ছোট ছোট ভাইবোনদের যত্ন নিচ্ছে এবং স্কুলে পাঠাচ্ছে। ফলে দেশে সাক্ষরতার হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, তৈরি পোশাক শিল্পখাতের সম্প্রসারণ নতুন উদ্যোক্তাদল সৃষ্টি করছে যারা উৎপাদনের ক্ষেত্রে শক্তিশালী বেসরকারি খাত গড়ে তুলেছে। এই উদ্যোক্তাদের একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী। বাংলাদেশের অন্যতম পুরনো রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানা ‘বৈশাখী’ ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন একজন নারী। বর্তমানে তৈরি পোশাক কারখানায় অনেক নারী ঊর্ধ্বতন নির্বাহী পদে অধিষ্ঠিত।
এই শিল্প মূলত উপচুক্তি ভিত্তিক। অর্থাৎ বাংলাদেশি উদ্যোক্তা বিদেশি ক্রেতার উপচুক্তিকারক বা মূল চুক্তির অংশ বিশেষ সম্পাদন করে। এটা গড়ে উঠেছে বিদেশি ক্রেতাদের সি-এম (অর্থাৎ কাট এবং তৈরি কর) পদ্ধতিতে ফরমায়েশ অনুসারে। ক্রেতারাই চাহিদা অনুযায়ী সকল কাপড় এবং সহায়ক দ্রব্য সরবরাহ করে অথবা তাদেরই নির্দেশিত উৎস থেকে বাংলাদেশি উপচুক্তিকারকদের পোশাক তৈরির জন্য কাপড় আমদানি করতে হতো। বস্ত্র এবং সংশ্লিষ্ট উপকরণ পাওয়ার পর উপচুক্তিকারকরা বিদেশি ক্রেতাদের দেওয়া নকশা অনুযায়ী কাপড় কেটে ও সেলাই করে মোড়কে বেঁধে রপ্তানি করতো। বিদেশি ক্রেতাদের বাংলাদেশকে নির্বাচিত করার কারণ এখানে পোশাক তৈরিতে খরচ সবচাইতে কম।
শুরুতে এই শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্প সম্পূর্ণভাবেই আমদানিকৃত কাঁচামাল নির্ভর ছিল। এই নির্ভরশীলতার কারণে পরিস্থিতি ছিল খুবই নাজুক। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে বাংলাদেশি মালিকেরা অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হয় এবং পরিস্থিতির উন্নতি হয়। স্থানীয় উদ্যোক্তারা পশ্চাৎ-সংযোগ শিল্পের বিকাশ ঘটায় এবং স্থানীয়ভাবেই দক্ষতা বৃদ্ধি করে মানসম্পন্ন রপ্তানিযোগ্য সুতা ও কাপড় উৎপাদন শুরু করে। তাছাড়া পোশাক শিল্প রং ও প্রক্রিয়াজাত করার পর কাপড় কেটে এবং সেলাই করে রপ্তানিযোগ্য পণ্যে রূপান্তরিত করার যোগ্যতা অর্জন করেছে। গত ১৫ বছরে এই কার্যক্রম আরও বিস্তৃতি লাভ করেছে। দ্রুত পশ্চাৎ সংযোগ শিল্প গড়ে ওঠার কারণে এই শিল্প আর আগের মতো কাঁচামাল আমদানির উপর নির্ভরশীল নয়। ২০১০ সালের এপ্রিল মাসের পরিসংখ্যান অনুসারে ওভেন পোশাকের ৫০% আর নিট পোশাকের মাত্র ১০% আমদানি নির্ভর ছিল। | ২০১৫ সালের এপ্রিল মাসের পরিসংখ্যান অনুসারে ওভেন পোশাকের কত শতাংশ আমদানি নির্ভর ছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0710_01 | অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড | ১৯৮৪ সালে অ্যাপল ম্যাকিন্টশ লঞ্চ করলো। কোন প্রোগ্রামিং ভাষা ছাড়া এটিই ছিলো প্রথম পার্সোনাল কম্পিউটার। ম্যাকিন্টশের প্রথম টিভি কমার্শিয়াল বেশ জনপ্রিয়তা পায় ও সিএনএন এটাকে মাস্টারপিস বলে অভিহিত করে।
প্রাথমিকভাবে ম্যাকিন্টশ বেশ ভালো বিক্রি হয়, কিন্তু পরবর্তীতে উচ্চমূল্য ও সীমাবদ্ধ সফটওয়্যার টাইটেলের জন্যে এর বিক্রি হ্রাস পেতে থাকে লেজাররাইটার, প্রথম পোস্টস্ক্রিপ লেজার প্রিন্টার, ও অ্যাডোবে পেজমেকার, প্রথমদিককার একটি ডেস্কটপ পাবলিশার ম্যাকিন্টশনের ভাগ্যে পরিবর্তন আনে। বলা হয়ে থাকে যে, এ তিনটি পণ্যের সম্মিলনই ডেস্কটপ পাবলিশিঙের একটি বাজার তৈরি করে। উন্নত গ্রাফিক সক্ষমতার জন্যে ম্যাকিন্টশ বেশ স্বকীয় ও পাওয়ারফুল ছিলো, ম্যাকিন্টশ গুই-এর জন্যেও যে সক্ষমতার প্রয়োজন ছিলো।
১৯৮৫ সালে, জবস ও তৎকালীন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জন স্কুলির মধ্যে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। অ্যাপল বোর্ড অব ডিরেক্টর স্কুলিজে জবসকে নিয়ন্ত্রণে আনতে বললেন। তার বদলে জবসকে তার অবস্থান থেকে বিতারিত করার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু বোর্ড অব ডিরেক্টর স্কুলির পক্ষ নিলেন ও ব্যবস্থাপনা থেকে জবসকে বিতাড়িত করলেন। এই বছরই জবস অ্যাপল থেকে অবসর নেন ও নেক্সট ইনকর্পোরেটেড গঠন করেন। ওজনিয়াকও ১৯৮৫ সালে অন্য ভেঞ্চার কিনে নিতে অ্যাপল ছেড়ে যান, বলেন যে, “গত পাঁচ বছর ধরে কোম্পনিটি ভুল পথে যাচ্ছে।”
অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড এর সদর দপ্তর ক্যালির্ফোনিয়ার মধ্য সিলিকন ভ্যালীতে অবস্থিত। ৮৫০,০০ বর্গ ফিট জায়গাতে ৬টি বিল্ডিংয়ে অ্যাপলের বর্তমান সদর ১৯৯৩ সালে থেকে অবস্থান করছে। ১৯৭৮ সালে ভোজনিয়াক একটি স্বল্প মূল্যের হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ তৈরি করেন যা নির্ভরযোগ্যতা অর্জন করে। এর স্পিড বেশি হওয়ায় অ্যাপল ২ কম্পিউটার অনেক নিবেদিতপ্রাণ প্রোগ্রামারদের পছন্দের কম্পিউটারে পরিণত হয়। এটি বাজারজাত করার পরপরই এর জন্য বোস্টন 'র দুজন প্রোগ্রামার ড্যান ব্রিকলিন ও বব ফ্রাংকস্টন ভিসি ক্যাল্ক নামক একটি প্রোগ্রাম তৈরি করে যা হার্ড ডিস্ক ব্যবহারকে অনেক সহজ করে দেয়। ফলে অ্যাপ্লের হার্ড ডিস্কের বাজার বৃদ্ধি পায়। বিশেষত ১৯৯০ সালের পরপর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে এর ব্যবহার দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। | কত সালে অ্যাপল ম্যাকিন্টশ লঞ্চ করে ? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"১৯৮৪ ",
"১৯৮৪ "
]
} |
bn_wiki_0710_02 | অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড | ১৯৮৪ সালে অ্যাপল ম্যাকিন্টশ লঞ্চ করলো। কোন প্রোগ্রামিং ভাষা ছাড়া এটিই ছিলো প্রথম পার্সোনাল কম্পিউটার। ম্যাকিন্টশের প্রথম টিভি কমার্শিয়াল বেশ জনপ্রিয়তা পায় ও সিএনএন এটাকে মাস্টারপিস বলে অভিহিত করে।
প্রাথমিকভাবে ম্যাকিন্টশ বেশ ভালো বিক্রি হয়, কিন্তু পরবর্তীতে উচ্চমূল্য ও সীমাবদ্ধ সফটওয়্যার টাইটেলের জন্যে এর বিক্রি হ্রাস পেতে থাকে লেজাররাইটার, প্রথম পোস্টস্ক্রিপ লেজার প্রিন্টার, ও অ্যাডোবে পেজমেকার, প্রথমদিককার একটি ডেস্কটপ পাবলিশার ম্যাকিন্টশনের ভাগ্যে পরিবর্তন আনে। বলা হয়ে থাকে যে, এ তিনটি পণ্যের সম্মিলনই ডেস্কটপ পাবলিশিঙের একটি বাজার তৈরি করে। উন্নত গ্রাফিক সক্ষমতার জন্যে ম্যাকিন্টশ বেশ স্বকীয় ও পাওয়ারফুল ছিলো, ম্যাকিন্টশ গুই-এর জন্যেও যে সক্ষমতার প্রয়োজন ছিলো।
১৯৮৫ সালে, জবস ও তৎকালীন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জন স্কুলির মধ্যে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। অ্যাপল বোর্ড অব ডিরেক্টর স্কুলিজে জবসকে নিয়ন্ত্রণে আনতে বললেন। তার বদলে জবসকে তার অবস্থান থেকে বিতারিত করার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু বোর্ড অব ডিরেক্টর স্কুলির পক্ষ নিলেন ও ব্যবস্থাপনা থেকে জবসকে বিতাড়িত করলেন। এই বছরই জবস অ্যাপল থেকে অবসর নেন ও নেক্সট ইনকর্পোরেটেড গঠন করেন। ওজনিয়াকও ১৯৮৫ সালে অন্য ভেঞ্চার কিনে নিতে অ্যাপল ছেড়ে যান, বলেন যে, “গত পাঁচ বছর ধরে কোম্পনিটি ভুল পথে যাচ্ছে।”
অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড এর সদর দপ্তর ক্যালির্ফোনিয়ার মধ্য সিলিকন ভ্যালীতে অবস্থিত। ৮৫০,০০ বর্গ ফিট জায়গাতে ৬টি বিল্ডিংয়ে অ্যাপলের বর্তমান সদর ১৯৯৩ সালে থেকে অবস্থান করছে। ১৯৭৮ সালে ভোজনিয়াক একটি স্বল্প মূল্যের হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ তৈরি করেন যা নির্ভরযোগ্যতা অর্জন করে। এর স্পিড বেশি হওয়ায় অ্যাপল ২ কম্পিউটার অনেক নিবেদিতপ্রাণ প্রোগ্রামারদের পছন্দের কম্পিউটারে পরিণত হয়। এটি বাজারজাত করার পরপরই এর জন্য বোস্টন 'র দুজন প্রোগ্রামার ড্যান ব্রিকলিন ও বব ফ্রাংকস্টন ভিসি ক্যাল্ক নামক একটি প্রোগ্রাম তৈরি করে যা হার্ড ডিস্ক ব্যবহারকে অনেক সহজ করে দেয়। ফলে অ্যাপ্লের হার্ড ডিস্কের বাজার বৃদ্ধি পায়। বিশেষত ১৯৯০ সালের পরপর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে এর ব্যবহার দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। | ম্যাকিন্টশের প্রথম টিভি কমার্শিয়াল কে সিএনএন কী বলে অভিহিত করে? | {
"answer_start": [
174,
174
],
"text": [
"মাস্টারপিস",
"মাস্টারপিস"
]
} |
bn_wiki_0710_03 | অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড | ১৯৮৪ সালে অ্যাপল ম্যাকিন্টশ লঞ্চ করলো। কোন প্রোগ্রামিং ভাষা ছাড়া এটিই ছিলো প্রথম পার্সোনাল কম্পিউটার। ম্যাকিন্টশের প্রথম টিভি কমার্শিয়াল বেশ জনপ্রিয়তা পায় ও সিএনএন এটাকে মাস্টারপিস বলে অভিহিত করে।
প্রাথমিকভাবে ম্যাকিন্টশ বেশ ভালো বিক্রি হয়, কিন্তু পরবর্তীতে উচ্চমূল্য ও সীমাবদ্ধ সফটওয়্যার টাইটেলের জন্যে এর বিক্রি হ্রাস পেতে থাকে লেজাররাইটার, প্রথম পোস্টস্ক্রিপ লেজার প্রিন্টার, ও অ্যাডোবে পেজমেকার, প্রথমদিককার একটি ডেস্কটপ পাবলিশার ম্যাকিন্টশনের ভাগ্যে পরিবর্তন আনে। বলা হয়ে থাকে যে, এ তিনটি পণ্যের সম্মিলনই ডেস্কটপ পাবলিশিঙের একটি বাজার তৈরি করে। উন্নত গ্রাফিক সক্ষমতার জন্যে ম্যাকিন্টশ বেশ স্বকীয় ও পাওয়ারফুল ছিলো, ম্যাকিন্টশ গুই-এর জন্যেও যে সক্ষমতার প্রয়োজন ছিলো।
১৯৮৫ সালে, জবস ও তৎকালীন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জন স্কুলির মধ্যে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। অ্যাপল বোর্ড অব ডিরেক্টর স্কুলিজে জবসকে নিয়ন্ত্রণে আনতে বললেন। তার বদলে জবসকে তার অবস্থান থেকে বিতারিত করার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু বোর্ড অব ডিরেক্টর স্কুলির পক্ষ নিলেন ও ব্যবস্থাপনা থেকে জবসকে বিতাড়িত করলেন। এই বছরই জবস অ্যাপল থেকে অবসর নেন ও নেক্সট ইনকর্পোরেটেড গঠন করেন। ওজনিয়াকও ১৯৮৫ সালে অন্য ভেঞ্চার কিনে নিতে অ্যাপল ছেড়ে যান, বলেন যে, “গত পাঁচ বছর ধরে কোম্পনিটি ভুল পথে যাচ্ছে।”
অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড এর সদর দপ্তর ক্যালির্ফোনিয়ার মধ্য সিলিকন ভ্যালীতে অবস্থিত। ৮৫০,০০ বর্গ ফিট জায়গাতে ৬টি বিল্ডিংয়ে অ্যাপলের বর্তমান সদর ১৯৯৩ সালে থেকে অবস্থান করছে। ১৯৭৮ সালে ভোজনিয়াক একটি স্বল্প মূল্যের হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ তৈরি করেন যা নির্ভরযোগ্যতা অর্জন করে। এর স্পিড বেশি হওয়ায় অ্যাপল ২ কম্পিউটার অনেক নিবেদিতপ্রাণ প্রোগ্রামারদের পছন্দের কম্পিউটারে পরিণত হয়। এটি বাজারজাত করার পরপরই এর জন্য বোস্টন 'র দুজন প্রোগ্রামার ড্যান ব্রিকলিন ও বব ফ্রাংকস্টন ভিসি ক্যাল্ক নামক একটি প্রোগ্রাম তৈরি করে যা হার্ড ডিস্ক ব্যবহারকে অনেক সহজ করে দেয়। ফলে অ্যাপ্লের হার্ড ডিস্কের বাজার বৃদ্ধি পায়। বিশেষত ১৯৯০ সালের পরপর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে এর ব্যবহার দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। | কত সালে, জবস ও তৎকালীন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জন স্কুলির মধ্যে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়? | {
"answer_start": [
680,
680
],
"text": [
"১৯৮৫ ",
"১৯৮৫ "
]
} |
bn_wiki_0710_04 | অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড | ১৯৮৪ সালে অ্যাপল ম্যাকিন্টশ লঞ্চ করলো। কোন প্রোগ্রামিং ভাষা ছাড়া এটিই ছিলো প্রথম পার্সোনাল কম্পিউটার। ম্যাকিন্টশের প্রথম টিভি কমার্শিয়াল বেশ জনপ্রিয়তা পায় ও সিএনএন এটাকে মাস্টারপিস বলে অভিহিত করে।
প্রাথমিকভাবে ম্যাকিন্টশ বেশ ভালো বিক্রি হয়, কিন্তু পরবর্তীতে উচ্চমূল্য ও সীমাবদ্ধ সফটওয়্যার টাইটেলের জন্যে এর বিক্রি হ্রাস পেতে থাকে লেজাররাইটার, প্রথম পোস্টস্ক্রিপ লেজার প্রিন্টার, ও অ্যাডোবে পেজমেকার, প্রথমদিককার একটি ডেস্কটপ পাবলিশার ম্যাকিন্টশনের ভাগ্যে পরিবর্তন আনে। বলা হয়ে থাকে যে, এ তিনটি পণ্যের সম্মিলনই ডেস্কটপ পাবলিশিঙের একটি বাজার তৈরি করে। উন্নত গ্রাফিক সক্ষমতার জন্যে ম্যাকিন্টশ বেশ স্বকীয় ও পাওয়ারফুল ছিলো, ম্যাকিন্টশ গুই-এর জন্যেও যে সক্ষমতার প্রয়োজন ছিলো।
১৯৮৫ সালে, জবস ও তৎকালীন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জন স্কুলির মধ্যে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। অ্যাপল বোর্ড অব ডিরেক্টর স্কুলিজে জবসকে নিয়ন্ত্রণে আনতে বললেন। তার বদলে জবসকে তার অবস্থান থেকে বিতারিত করার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু বোর্ড অব ডিরেক্টর স্কুলির পক্ষ নিলেন ও ব্যবস্থাপনা থেকে জবসকে বিতাড়িত করলেন। এই বছরই জবস অ্যাপল থেকে অবসর নেন ও নেক্সট ইনকর্পোরেটেড গঠন করেন। ওজনিয়াকও ১৯৮৫ সালে অন্য ভেঞ্চার কিনে নিতে অ্যাপল ছেড়ে যান, বলেন যে, “গত পাঁচ বছর ধরে কোম্পনিটি ভুল পথে যাচ্ছে।”
অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড এর সদর দপ্তর ক্যালির্ফোনিয়ার মধ্য সিলিকন ভ্যালীতে অবস্থিত। ৮৫০,০০ বর্গ ফিট জায়গাতে ৬টি বিল্ডিংয়ে অ্যাপলের বর্তমান সদর ১৯৯৩ সালে থেকে অবস্থান করছে। ১৯৭৮ সালে ভোজনিয়াক একটি স্বল্প মূল্যের হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ তৈরি করেন যা নির্ভরযোগ্যতা অর্জন করে। এর স্পিড বেশি হওয়ায় অ্যাপল ২ কম্পিউটার অনেক নিবেদিতপ্রাণ প্রোগ্রামারদের পছন্দের কম্পিউটারে পরিণত হয়। এটি বাজারজাত করার পরপরই এর জন্য বোস্টন 'র দুজন প্রোগ্রামার ড্যান ব্রিকলিন ও বব ফ্রাংকস্টন ভিসি ক্যাল্ক নামক একটি প্রোগ্রাম তৈরি করে যা হার্ড ডিস্ক ব্যবহারকে অনেক সহজ করে দেয়। ফলে অ্যাপ্লের হার্ড ডিস্কের বাজার বৃদ্ধি পায়। বিশেষত ১৯৯০ সালের পরপর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে এর ব্যবহার দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। | “গত পাঁচ বছর ধরে কোম্পনিটি ভুল পথে যাচ্ছে।” - এটি কার উক্তি ? | {
"answer_start": [
1056,
1056
],
"text": [
"ওজনিয়াকও",
"ওজনিয়াকও"
]
} |
bn_wiki_0710_05 | অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড | ১৯৮৪ সালে অ্যাপল ম্যাকিন্টশ লঞ্চ করলো। কোন প্রোগ্রামিং ভাষা ছাড়া এটিই ছিলো প্রথম পার্সোনাল কম্পিউটার। ম্যাকিন্টশের প্রথম টিভি কমার্শিয়াল বেশ জনপ্রিয়তা পায় ও সিএনএন এটাকে মাস্টারপিস বলে অভিহিত করে।
প্রাথমিকভাবে ম্যাকিন্টশ বেশ ভালো বিক্রি হয়, কিন্তু পরবর্তীতে উচ্চমূল্য ও সীমাবদ্ধ সফটওয়্যার টাইটেলের জন্যে এর বিক্রি হ্রাস পেতে থাকে লেজাররাইটার, প্রথম পোস্টস্ক্রিপ লেজার প্রিন্টার, ও অ্যাডোবে পেজমেকার, প্রথমদিককার একটি ডেস্কটপ পাবলিশার ম্যাকিন্টশনের ভাগ্যে পরিবর্তন আনে। বলা হয়ে থাকে যে, এ তিনটি পণ্যের সম্মিলনই ডেস্কটপ পাবলিশিঙের একটি বাজার তৈরি করে। উন্নত গ্রাফিক সক্ষমতার জন্যে ম্যাকিন্টশ বেশ স্বকীয় ও পাওয়ারফুল ছিলো, ম্যাকিন্টশ গুই-এর জন্যেও যে সক্ষমতার প্রয়োজন ছিলো।
১৯৮৫ সালে, জবস ও তৎকালীন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জন স্কুলির মধ্যে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। অ্যাপল বোর্ড অব ডিরেক্টর স্কুলিজে জবসকে নিয়ন্ত্রণে আনতে বললেন। তার বদলে জবসকে তার অবস্থান থেকে বিতারিত করার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু বোর্ড অব ডিরেক্টর স্কুলির পক্ষ নিলেন ও ব্যবস্থাপনা থেকে জবসকে বিতাড়িত করলেন। এই বছরই জবস অ্যাপল থেকে অবসর নেন ও নেক্সট ইনকর্পোরেটেড গঠন করেন। ওজনিয়াকও ১৯৮৫ সালে অন্য ভেঞ্চার কিনে নিতে অ্যাপল ছেড়ে যান, বলেন যে, “গত পাঁচ বছর ধরে কোম্পনিটি ভুল পথে যাচ্ছে।”
অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড এর সদর দপ্তর ক্যালির্ফোনিয়ার মধ্য সিলিকন ভ্যালীতে অবস্থিত। ৮৫০,০০ বর্গ ফিট জায়গাতে ৬টি বিল্ডিংয়ে অ্যাপলের বর্তমান সদর ১৯৯৩ সালে থেকে অবস্থান করছে। ১৯৭৮ সালে ভোজনিয়াক একটি স্বল্প মূল্যের হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ তৈরি করেন যা নির্ভরযোগ্যতা অর্জন করে। এর স্পিড বেশি হওয়ায় অ্যাপল ২ কম্পিউটার অনেক নিবেদিতপ্রাণ প্রোগ্রামারদের পছন্দের কম্পিউটারে পরিণত হয়। এটি বাজারজাত করার পরপরই এর জন্য বোস্টন 'র দুজন প্রোগ্রামার ড্যান ব্রিকলিন ও বব ফ্রাংকস্টন ভিসি ক্যাল্ক নামক একটি প্রোগ্রাম তৈরি করে যা হার্ড ডিস্ক ব্যবহারকে অনেক সহজ করে দেয়। ফলে অ্যাপ্লের হার্ড ডিস্কের বাজার বৃদ্ধি পায়। বিশেষত ১৯৯০ সালের পরপর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে এর ব্যবহার দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। | কত সালে অ্যাপল ২২ ডলার প্রতি শেয়ারে অন্য যেকোন আইপিও থেকে বেশি মূলধন সংগ্রহের মাধ্যমে পাবলিকে আসে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0962_01 | ল্যাপটপ | ল্যাপটপ বিদ্যুত সঞ্চারন ট্রলি যাকে ল্যাপটপ ট্রলি বা ল্যাপটপ কার্ট হল এক ধরনের ল্যাপটপ বিদ্যুত সঞ্চারক যা ল্যাপটপ, নেটবুক এবং ট্যাবলেট কম্পিউটারে বিদ্যুত সঞ্চারন করতে পারে। ল্যাপটপ ট্রলিগুলোকে প্রধানত স্কুলে ব্যবহার করা হয় ডেস্কটপের বদলে। যেখানে ডেস্কটপ চালানো বা বিদ্যুত সঞ্চালনের মত পর্যাপ্ত পরিমাণ সকেট নেই।
ট্রলিগুলোকে এক কক্ষ থেকে অন্য কক্ষে নেয়া যায় এতে করে পুরো ভবনেই পূর্ণ বিদ্যুত না থাকলেও সঞ্চিত বিদ্যুতের মাধ্যমে ল্যাপটপ ব্যবহার করা যায় এবং আইটির ছোয়া পাওয়া যায়। ল্যাপটপ ট্রলি দিয়ে চুরির সম্ভাবনাও কমিয়ে আনা হয়। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলামেলা থাকে এবং ল্যাপটপ, নেটবুক ও ট্যাবলেট সহজে বহন করা যায় ফলে চুরির জন্য এগুলো প্রধান লক্ষ্য হয়ে ওঠে। ট্রলিগুলো ধাতব স্টিলের তৈরী এবং যখন ব্যবহার করা হয় না তখন তালাবদ্ধ করে রাখা যায়। তবে রাতে যাতে সরিয়ে ফেলতে না পারে সেজন্যে এগুলোকে দেয়াল বা মেঝেতে স্থাপন করার ব্যবস্থা রয়েছে।
কিছু ল্যাপটপে সৌর প্যানেল ল্যাপটপ চালানোর মত শক্তি উৎপাদনে সক্ষম। একটি শিশুর জন্য একটি ল্যাপটপ কর্মসূচিতে ওএলপিসি এক্সও-১ ল্যাপটপটি পরীক্ষা করা হয়েছিল এবং চালানো গিয়েছিল সৌর প্যানেল দিয়ে। বর্তমানে তারা নকশা করছে ওএলপিসি এক্সও-৩ মডেলের যাতে এই বৈশিষ্ট্যটি থাকবে। এটি মাত্র ২ ওয়াট শক্তি দিয়ে চালানো যায়। আর সৌর প্যানেলটি ৪ ওয়াট করে শক্তি উৎপাদন করতে পারে। স্যামস্যাঙেরও একটি নোটবুক আছে যা আমেরিকার বাজারে ছাড়া হবে এবং এটি সৌর শক্তি দিয়ে চলতে পারে যার মডেল এনসি২১৫এস।
ল্যাপটপ কম্পিউটারগুলো বহনযোগ্য এবং যেকোন জায়গায় ব্যবহার করা যায়। ছবিতে ভিনসেন্ট ফক্স ব্যবহার করছেন একটি এ্যপল পাওয়ারবুক
ডেস্কটপ পিসির সাথে যখন ল্যাপটপকে তুলনা করা হয় বহনযোগ্যতাকে সবার প্রথমে ধরা হয়। এই সুবিধার কারণে ল্যাপটপকে যে কোন জায়গায় ব্যবহার করা যায়। যেমন - বাড়িতে, অফিসে, বিমানের ফ্লাইটে, মিটিংয়ে, কফি দোকানে, লেকচার হলে বা লাইব্রেরিতে, গ্রাহকের সামনে ইত্যাদি। | ল্যাপটপ ট্রলি কী? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"ল্যাপটপ বিদ্যুত সঞ্চারন ট্রলি যাকে ল্যাপটপ ট্রলি বা ল্যাপটপ কার্ট হল এক ধরনের ল্যাপটপ বিদ্যুত সঞ্চারক যা ল্যাপটপ, নেটবুক এবং ট্যাবলেট কম্পিউটারে বিদ্যুত সঞ্চারন করতে পারে",
"ল্যাপটপ বিদ্যুত সঞ্চারন ট্রলি যাকে ল্যাপটপ ট্রলি বা ল্যাপটপ কার্ট হল এক ধরনের ল্যাপটপ বিদ্যুত সঞ্চারক যা ল্যাপটপ, নেটবুক এবং ট্যাবলেট কম্পিউটারে বিদ্যুত সঞ্চারন করতে পারে"
]
} |
bn_wiki_0962_03 | ল্যাপটপ | ল্যাপটপ বিদ্যুত সঞ্চারন ট্রলি যাকে ল্যাপটপ ট্রলি বা ল্যাপটপ কার্ট হল এক ধরনের ল্যাপটপ বিদ্যুত সঞ্চারক যা ল্যাপটপ, নেটবুক এবং ট্যাবলেট কম্পিউটারে বিদ্যুত সঞ্চারন করতে পারে। ল্যাপটপ ট্রলিগুলোকে প্রধানত স্কুলে ব্যবহার করা হয় ডেস্কটপের বদলে। যেখানে ডেস্কটপ চালানো বা বিদ্যুত সঞ্চালনের মত পর্যাপ্ত পরিমাণ সকেট নেই।
ট্রলিগুলোকে এক কক্ষ থেকে অন্য কক্ষে নেয়া যায় এতে করে পুরো ভবনেই পূর্ণ বিদ্যুত না থাকলেও সঞ্চিত বিদ্যুতের মাধ্যমে ল্যাপটপ ব্যবহার করা যায় এবং আইটির ছোয়া পাওয়া যায়। ল্যাপটপ ট্রলি দিয়ে চুরির সম্ভাবনাও কমিয়ে আনা হয়। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলামেলা থাকে এবং ল্যাপটপ, নেটবুক ও ট্যাবলেট সহজে বহন করা যায় ফলে চুরির জন্য এগুলো প্রধান লক্ষ্য হয়ে ওঠে। ট্রলিগুলো ধাতব স্টিলের তৈরী এবং যখন ব্যবহার করা হয় না তখন তালাবদ্ধ করে রাখা যায়। তবে রাতে যাতে সরিয়ে ফেলতে না পারে সেজন্যে এগুলোকে দেয়াল বা মেঝেতে স্থাপন করার ব্যবস্থা রয়েছে।
কিছু ল্যাপটপে সৌর প্যানেল ল্যাপটপ চালানোর মত শক্তি উৎপাদনে সক্ষম। একটি শিশুর জন্য একটি ল্যাপটপ কর্মসূচিতে ওএলপিসি এক্সও-১ ল্যাপটপটি পরীক্ষা করা হয়েছিল এবং চালানো গিয়েছিল সৌর প্যানেল দিয়ে। বর্তমানে তারা নকশা করছে ওএলপিসি এক্সও-৩ মডেলের যাতে এই বৈশিষ্ট্যটি থাকবে। এটি মাত্র ২ ওয়াট শক্তি দিয়ে চালানো যায়। আর সৌর প্যানেলটি ৪ ওয়াট করে শক্তি উৎপাদন করতে পারে। স্যামস্যাঙেরও একটি নোটবুক আছে যা আমেরিকার বাজারে ছাড়া হবে এবং এটি সৌর শক্তি দিয়ে চলতে পারে যার মডেল এনসি২১৫এস।
ল্যাপটপ কম্পিউটারগুলো বহনযোগ্য এবং যেকোন জায়গায় ব্যবহার করা যায়। ছবিতে ভিনসেন্ট ফক্স ব্যবহার করছেন একটি এ্যপল পাওয়ারবুক
ডেস্কটপ পিসির সাথে যখন ল্যাপটপকে তুলনা করা হয় বহনযোগ্যতাকে সবার প্রথমে ধরা হয়। এই সুবিধার কারণে ল্যাপটপকে যে কোন জায়গায় ব্যবহার করা যায়। যেমন - বাড়িতে, অফিসে, বিমানের ফ্লাইটে, মিটিংয়ে, কফি দোকানে, লেকচার হলে বা লাইব্রেরিতে, গ্রাহকের সামনে ইত্যাদি। | ল্যাপটপ ট্রলি দিয়ে কিসের সম্ভাবনা কমিয়ে আনা হয়? | {
"answer_start": [
480,
480
],
"text": [
"ল্যাপটপ ট্রলি দিয়ে চুরির সম্ভাবনাও কমিয়ে আনা হয়",
"ল্যাপটপ ট্রলি দিয়ে চুরির সম্ভাবনাও কমিয়ে আনা হয়"
]
} |
bn_wiki_0962_04 | ল্যাপটপ | ল্যাপটপ বিদ্যুত সঞ্চারন ট্রলি যাকে ল্যাপটপ ট্রলি বা ল্যাপটপ কার্ট হল এক ধরনের ল্যাপটপ বিদ্যুত সঞ্চারক যা ল্যাপটপ, নেটবুক এবং ট্যাবলেট কম্পিউটারে বিদ্যুত সঞ্চারন করতে পারে। ল্যাপটপ ট্রলিগুলোকে প্রধানত স্কুলে ব্যবহার করা হয় ডেস্কটপের বদলে। যেখানে ডেস্কটপ চালানো বা বিদ্যুত সঞ্চালনের মত পর্যাপ্ত পরিমাণ সকেট নেই।
ট্রলিগুলোকে এক কক্ষ থেকে অন্য কক্ষে নেয়া যায় এতে করে পুরো ভবনেই পূর্ণ বিদ্যুত না থাকলেও সঞ্চিত বিদ্যুতের মাধ্যমে ল্যাপটপ ব্যবহার করা যায় এবং আইটির ছোয়া পাওয়া যায়। ল্যাপটপ ট্রলি দিয়ে চুরির সম্ভাবনাও কমিয়ে আনা হয়। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলামেলা থাকে এবং ল্যাপটপ, নেটবুক ও ট্যাবলেট সহজে বহন করা যায় ফলে চুরির জন্য এগুলো প্রধান লক্ষ্য হয়ে ওঠে। ট্রলিগুলো ধাতব স্টিলের তৈরী এবং যখন ব্যবহার করা হয় না তখন তালাবদ্ধ করে রাখা যায়। তবে রাতে যাতে সরিয়ে ফেলতে না পারে সেজন্যে এগুলোকে দেয়াল বা মেঝেতে স্থাপন করার ব্যবস্থা রয়েছে।
কিছু ল্যাপটপে সৌর প্যানেল ল্যাপটপ চালানোর মত শক্তি উৎপাদনে সক্ষম। একটি শিশুর জন্য একটি ল্যাপটপ কর্মসূচিতে ওএলপিসি এক্সও-১ ল্যাপটপটি পরীক্ষা করা হয়েছিল এবং চালানো গিয়েছিল সৌর প্যানেল দিয়ে। বর্তমানে তারা নকশা করছে ওএলপিসি এক্সও-৩ মডেলের যাতে এই বৈশিষ্ট্যটি থাকবে। এটি মাত্র ২ ওয়াট শক্তি দিয়ে চালানো যায়। আর সৌর প্যানেলটি ৪ ওয়াট করে শক্তি উৎপাদন করতে পারে। স্যামস্যাঙেরও একটি নোটবুক আছে যা আমেরিকার বাজারে ছাড়া হবে এবং এটি সৌর শক্তি দিয়ে চলতে পারে যার মডেল এনসি২১৫এস।
ল্যাপটপ কম্পিউটারগুলো বহনযোগ্য এবং যেকোন জায়গায় ব্যবহার করা যায়। ছবিতে ভিনসেন্ট ফক্স ব্যবহার করছেন একটি এ্যপল পাওয়ারবুক
ডেস্কটপ পিসির সাথে যখন ল্যাপটপকে তুলনা করা হয় বহনযোগ্যতাকে সবার প্রথমে ধরা হয়। এই সুবিধার কারণে ল্যাপটপকে যে কোন জায়গায় ব্যবহার করা যায়। যেমন - বাড়িতে, অফিসে, বিমানের ফ্লাইটে, মিটিংয়ে, কফি দোকানে, লেকচার হলে বা লাইব্রেরিতে, গ্রাহকের সামনে ইত্যাদি। | বর্তমান ল্যাপটপগুলোতে কী ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0962_05 | ল্যাপটপ | ল্যাপটপ বিদ্যুত সঞ্চারন ট্রলি যাকে ল্যাপটপ ট্রলি বা ল্যাপটপ কার্ট হল এক ধরনের ল্যাপটপ বিদ্যুত সঞ্চারক যা ল্যাপটপ, নেটবুক এবং ট্যাবলেট কম্পিউটারে বিদ্যুত সঞ্চারন করতে পারে। ল্যাপটপ ট্রলিগুলোকে প্রধানত স্কুলে ব্যবহার করা হয় ডেস্কটপের বদলে। যেখানে ডেস্কটপ চালানো বা বিদ্যুত সঞ্চালনের মত পর্যাপ্ত পরিমাণ সকেট নেই।
ট্রলিগুলোকে এক কক্ষ থেকে অন্য কক্ষে নেয়া যায় এতে করে পুরো ভবনেই পূর্ণ বিদ্যুত না থাকলেও সঞ্চিত বিদ্যুতের মাধ্যমে ল্যাপটপ ব্যবহার করা যায় এবং আইটির ছোয়া পাওয়া যায়। ল্যাপটপ ট্রলি দিয়ে চুরির সম্ভাবনাও কমিয়ে আনা হয়। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলামেলা থাকে এবং ল্যাপটপ, নেটবুক ও ট্যাবলেট সহজে বহন করা যায় ফলে চুরির জন্য এগুলো প্রধান লক্ষ্য হয়ে ওঠে। ট্রলিগুলো ধাতব স্টিলের তৈরী এবং যখন ব্যবহার করা হয় না তখন তালাবদ্ধ করে রাখা যায়। তবে রাতে যাতে সরিয়ে ফেলতে না পারে সেজন্যে এগুলোকে দেয়াল বা মেঝেতে স্থাপন করার ব্যবস্থা রয়েছে।
কিছু ল্যাপটপে সৌর প্যানেল ল্যাপটপ চালানোর মত শক্তি উৎপাদনে সক্ষম। একটি শিশুর জন্য একটি ল্যাপটপ কর্মসূচিতে ওএলপিসি এক্সও-১ ল্যাপটপটি পরীক্ষা করা হয়েছিল এবং চালানো গিয়েছিল সৌর প্যানেল দিয়ে। বর্তমানে তারা নকশা করছে ওএলপিসি এক্সও-৩ মডেলের যাতে এই বৈশিষ্ট্যটি থাকবে। এটি মাত্র ২ ওয়াট শক্তি দিয়ে চালানো যায়। আর সৌর প্যানেলটি ৪ ওয়াট করে শক্তি উৎপাদন করতে পারে। স্যামস্যাঙেরও একটি নোটবুক আছে যা আমেরিকার বাজারে ছাড়া হবে এবং এটি সৌর শক্তি দিয়ে চলতে পারে যার মডেল এনসি২১৫এস।
ল্যাপটপ কম্পিউটারগুলো বহনযোগ্য এবং যেকোন জায়গায় ব্যবহার করা যায়। ছবিতে ভিনসেন্ট ফক্স ব্যবহার করছেন একটি এ্যপল পাওয়ারবুক
ডেস্কটপ পিসির সাথে যখন ল্যাপটপকে তুলনা করা হয় বহনযোগ্যতাকে সবার প্রথমে ধরা হয়। এই সুবিধার কারণে ল্যাপটপকে যে কোন জায়গায় ব্যবহার করা যায়। যেমন - বাড়িতে, অফিসে, বিমানের ফ্লাইটে, মিটিংয়ে, কফি দোকানে, লেকচার হলে বা লাইব্রেরিতে, গ্রাহকের সামনে ইত্যাদি। | বেশিরভাগ ল্যাপটপই কত মাপের ড্রাইভ ব্যবহার করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2786_01 | শেখ মুজিবুর রহমান | ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ই আগস্ট প্রত্যূষে একদল সেনা কর্মকর্তা ট্যাঙ্ক দিয়ে রাষ্ট্রপতির ধানমন্ডিস্থ বাসভবন ঘিরে ফেলে এবং শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবার এবং ব্যক্তিগত কর্মচারীদের হত্যা করে। শেখ মুজিবের পরিবারের সদস্য–বেগম ফজিলাতুন্নেসা, শেখ কামাল ও তার স্ত্রী সুলতানা কামাল খুকী, শেখ জামাল ও তার স্ত্রী পারভীন জামাল রোজী, শেখ রাসেল, শেখ মুজিবের ভাই শেখ আবু নাসের হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এই দিন শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মনি এবং তার স্ত্রী বেগম আরজু মনি, শেখ মুজিবের ভগ্নিপতি ও মন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত, তার কন্যা বেবী সেরনিয়াবাত, পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত, নাতনি সুকান্ত বাবু, বড় ভাইয়ের ছেলে সজীব সেরনিয়াবাত ও এক আত্মীয় বেন্টু খানকে হত্যা করা হয়। এছাড়া শেখ মুজিবের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা জামিল উদ্দিন আহমেদ, এসবি কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান ও সেনা সদস্য সৈয়দ মাহবুবুল হক নিহত হন। কেবলমাত্র তার দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তৎকালীন পশ্চিম জার্মানিতে অবস্থান করায় প্রাণে বেঁচে যান। তাদের বাংলাদেশে ফিরে আসার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
শেখ মুজিবের শরীরে মোট ১৮টি বুলেটের দাগ দেখতে পাওয়া যায়। তন্মধ্যে, একটি বুলেটে তার ডান হাতের তর্জনী বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। শেখ মুজিব ও তার পরিবারের মরদেহ দাফনের ব্যবস্থা করতে সেনা সদর থেকে ঢাকা সেনানিবাসের তৎকালীন স্টেশন কমান্ডার লে. কর্নেল এম এ হামিদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি গিয়ে আবিষ্কার করেন নির্দিষ্ট কফিনে শেখ মুজিবের মরদেহ মনে করে তার ভাই শেখ নাসেরের মরদেহ রাখা হয়েছে। দায়িত্বরত সুবেদার এর ব্যাখ্যা দেন যে, দুই ভাই দেখতে অনেকটা একরকম হওয়ায় ও রাতের অন্ধকারের কারণে মরদেহ অদল-বদল হয়ে গিয়েছিল। পরের দিন ১৬ আগস্ট শেখ মুজিবের মরদেহ জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়ায় হেলিকপ্টারে করে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সামরিক তত্ত্বাবধানে দাফন করা হয়। অন্যান্যদেরকে ঢাকার বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়। | শেখ মুজিবের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা কে ছিলেন? | {
"answer_start": [
709,
709
],
"text": [
"জামিল উদ্দিন আহমেদ",
"জামিল উদ্দিন আহমেদ"
]
} |
bn_wiki_2786_02 | শেখ মুজিবুর রহমান | ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ই আগস্ট প্রত্যূষে একদল সেনা কর্মকর্তা ট্যাঙ্ক দিয়ে রাষ্ট্রপতির ধানমন্ডিস্থ বাসভবন ঘিরে ফেলে এবং শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবার এবং ব্যক্তিগত কর্মচারীদের হত্যা করে। শেখ মুজিবের পরিবারের সদস্য–বেগম ফজিলাতুন্নেসা, শেখ কামাল ও তার স্ত্রী সুলতানা কামাল খুকী, শেখ জামাল ও তার স্ত্রী পারভীন জামাল রোজী, শেখ রাসেল, শেখ মুজিবের ভাই শেখ আবু নাসের হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এই দিন শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মনি এবং তার স্ত্রী বেগম আরজু মনি, শেখ মুজিবের ভগ্নিপতি ও মন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত, তার কন্যা বেবী সেরনিয়াবাত, পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত, নাতনি সুকান্ত বাবু, বড় ভাইয়ের ছেলে সজীব সেরনিয়াবাত ও এক আত্মীয় বেন্টু খানকে হত্যা করা হয়। এছাড়া শেখ মুজিবের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা জামিল উদ্দিন আহমেদ, এসবি কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান ও সেনা সদস্য সৈয়দ মাহবুবুল হক নিহত হন। কেবলমাত্র তার দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তৎকালীন পশ্চিম জার্মানিতে অবস্থান করায় প্রাণে বেঁচে যান। তাদের বাংলাদেশে ফিরে আসার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
শেখ মুজিবের শরীরে মোট ১৮টি বুলেটের দাগ দেখতে পাওয়া যায়। তন্মধ্যে, একটি বুলেটে তার ডান হাতের তর্জনী বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। শেখ মুজিব ও তার পরিবারের মরদেহ দাফনের ব্যবস্থা করতে সেনা সদর থেকে ঢাকা সেনানিবাসের তৎকালীন স্টেশন কমান্ডার লে. কর্নেল এম এ হামিদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি গিয়ে আবিষ্কার করেন নির্দিষ্ট কফিনে শেখ মুজিবের মরদেহ মনে করে তার ভাই শেখ নাসেরের মরদেহ রাখা হয়েছে। দায়িত্বরত সুবেদার এর ব্যাখ্যা দেন যে, দুই ভাই দেখতে অনেকটা একরকম হওয়ায় ও রাতের অন্ধকারের কারণে মরদেহ অদল-বদল হয়ে গিয়েছিল। পরের দিন ১৬ আগস্ট শেখ মুজিবের মরদেহ জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়ায় হেলিকপ্টারে করে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সামরিক তত্ত্বাবধানে দাফন করা হয়। অন্যান্যদেরকে ঢাকার বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়। | কাদের বাংলাদেশে ফিরে আসার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়? | {
"answer_start": [
824,
824
],
"text": [
"শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা",
"শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা"
]
} |
bn_wiki_2786_03 | শেখ মুজিবুর রহমান | ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ই আগস্ট প্রত্যূষে একদল সেনা কর্মকর্তা ট্যাঙ্ক দিয়ে রাষ্ট্রপতির ধানমন্ডিস্থ বাসভবন ঘিরে ফেলে এবং শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবার এবং ব্যক্তিগত কর্মচারীদের হত্যা করে। শেখ মুজিবের পরিবারের সদস্য–বেগম ফজিলাতুন্নেসা, শেখ কামাল ও তার স্ত্রী সুলতানা কামাল খুকী, শেখ জামাল ও তার স্ত্রী পারভীন জামাল রোজী, শেখ রাসেল, শেখ মুজিবের ভাই শেখ আবু নাসের হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এই দিন শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মনি এবং তার স্ত্রী বেগম আরজু মনি, শেখ মুজিবের ভগ্নিপতি ও মন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত, তার কন্যা বেবী সেরনিয়াবাত, পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত, নাতনি সুকান্ত বাবু, বড় ভাইয়ের ছেলে সজীব সেরনিয়াবাত ও এক আত্মীয় বেন্টু খানকে হত্যা করা হয়। এছাড়া শেখ মুজিবের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা জামিল উদ্দিন আহমেদ, এসবি কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান ও সেনা সদস্য সৈয়দ মাহবুবুল হক নিহত হন। কেবলমাত্র তার দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তৎকালীন পশ্চিম জার্মানিতে অবস্থান করায় প্রাণে বেঁচে যান। তাদের বাংলাদেশে ফিরে আসার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
শেখ মুজিবের শরীরে মোট ১৮টি বুলেটের দাগ দেখতে পাওয়া যায়। তন্মধ্যে, একটি বুলেটে তার ডান হাতের তর্জনী বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। শেখ মুজিব ও তার পরিবারের মরদেহ দাফনের ব্যবস্থা করতে সেনা সদর থেকে ঢাকা সেনানিবাসের তৎকালীন স্টেশন কমান্ডার লে. কর্নেল এম এ হামিদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি গিয়ে আবিষ্কার করেন নির্দিষ্ট কফিনে শেখ মুজিবের মরদেহ মনে করে তার ভাই শেখ নাসেরের মরদেহ রাখা হয়েছে। দায়িত্বরত সুবেদার এর ব্যাখ্যা দেন যে, দুই ভাই দেখতে অনেকটা একরকম হওয়ায় ও রাতের অন্ধকারের কারণে মরদেহ অদল-বদল হয়ে গিয়েছিল। পরের দিন ১৬ আগস্ট শেখ মুজিবের মরদেহ জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়ায় হেলিকপ্টারে করে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সামরিক তত্ত্বাবধানে দাফন করা হয়। অন্যান্যদেরকে ঢাকার বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়। | শেখ মুজিবের শরীরে মোট কতটি বুলেটের দাগ দেখতে পাওয়া যায়? | {
"answer_start": [
989,
989
],
"text": [
"১৮টি",
"১৮টি"
]
} |
bn_wiki_2786_05 | শেখ মুজিবুর রহমান | ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ই আগস্ট প্রত্যূষে একদল সেনা কর্মকর্তা ট্যাঙ্ক দিয়ে রাষ্ট্রপতির ধানমন্ডিস্থ বাসভবন ঘিরে ফেলে এবং শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবার এবং ব্যক্তিগত কর্মচারীদের হত্যা করে। শেখ মুজিবের পরিবারের সদস্য–বেগম ফজিলাতুন্নেসা, শেখ কামাল ও তার স্ত্রী সুলতানা কামাল খুকী, শেখ জামাল ও তার স্ত্রী পারভীন জামাল রোজী, শেখ রাসেল, শেখ মুজিবের ভাই শেখ আবু নাসের হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এই দিন শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মনি এবং তার স্ত্রী বেগম আরজু মনি, শেখ মুজিবের ভগ্নিপতি ও মন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত, তার কন্যা বেবী সেরনিয়াবাত, পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত, নাতনি সুকান্ত বাবু, বড় ভাইয়ের ছেলে সজীব সেরনিয়াবাত ও এক আত্মীয় বেন্টু খানকে হত্যা করা হয়। এছাড়া শেখ মুজিবের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা জামিল উদ্দিন আহমেদ, এসবি কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান ও সেনা সদস্য সৈয়দ মাহবুবুল হক নিহত হন। কেবলমাত্র তার দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তৎকালীন পশ্চিম জার্মানিতে অবস্থান করায় প্রাণে বেঁচে যান। তাদের বাংলাদেশে ফিরে আসার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
শেখ মুজিবের শরীরে মোট ১৮টি বুলেটের দাগ দেখতে পাওয়া যায়। তন্মধ্যে, একটি বুলেটে তার ডান হাতের তর্জনী বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। শেখ মুজিব ও তার পরিবারের মরদেহ দাফনের ব্যবস্থা করতে সেনা সদর থেকে ঢাকা সেনানিবাসের তৎকালীন স্টেশন কমান্ডার লে. কর্নেল এম এ হামিদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি গিয়ে আবিষ্কার করেন নির্দিষ্ট কফিনে শেখ মুজিবের মরদেহ মনে করে তার ভাই শেখ নাসেরের মরদেহ রাখা হয়েছে। দায়িত্বরত সুবেদার এর ব্যাখ্যা দেন যে, দুই ভাই দেখতে অনেকটা একরকম হওয়ায় ও রাতের অন্ধকারের কারণে মরদেহ অদল-বদল হয়ে গিয়েছিল। পরের দিন ১৬ আগস্ট শেখ মুজিবের মরদেহ জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়ায় হেলিকপ্টারে করে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সামরিক তত্ত্বাবধানে দাফন করা হয়। অন্যান্যদেরকে ঢাকার বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়। | শেখ মুজিবের রাজনৈতিক জীবনের সূচনা ঘটেছিল কত খ্রিষ্টাব্দে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1269_01 | বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন | বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন বাংলাদেশে সরকারি মালিকানাধীন একটি কর্পোরেশন যা চিনি উৎপাদনের দায়িত্বে নিযুক্ত। এটি বাংলাদেশ সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। সরকার কর্তৃক নিয়োজিত ১ জন চেয়ারম্যান এবং ৫ জন পরিচালক নিয়ে গঠিত বোর্ডের মাধ্যমে করপোরেশনটির কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির ২৭ নম্বর আদেশবলে বাংলাদেশ চিনি কল করপোরেশন গঠিত হয়। পরে ১ জুলাই ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ চিনি কল করপোরেশন ও বাংলাদেশ ফুড অ্যান্ড অ্যালাইড ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনকে একীভূত করে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন গঠন করা হয়। এটি বাংলাদেশের ১৫টি চিনি কলের দায়িত্বে রয়েছে। সংস্থাটি ইউরোপে চিনি রপ্তানি করার চেষ্টা করছে। ২০১৪ সালে কর্পোরেশনটি ৪০ টাকা দরে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি করে যা ছিল উৎপাদন খরচের অর্ধেক দাম। | কেরু অ্যান্ড কোং কোন প্রতিষ্ঠানের অন্তর্গত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1269_02 | বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন | বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন বাংলাদেশে সরকারি মালিকানাধীন একটি কর্পোরেশন যা চিনি উৎপাদনের দায়িত্বে নিযুক্ত। এটি বাংলাদেশ সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। সরকার কর্তৃক নিয়োজিত ১ জন চেয়ারম্যান এবং ৫ জন পরিচালক নিয়ে গঠিত বোর্ডের মাধ্যমে করপোরেশনটির কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির ২৭ নম্বর আদেশবলে বাংলাদেশ চিনি কল করপোরেশন গঠিত হয়। পরে ১ জুলাই ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ চিনি কল করপোরেশন ও বাংলাদেশ ফুড অ্যান্ড অ্যালাইড ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনকে একীভূত করে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন গঠন করা হয়। এটি বাংলাদেশের ১৫টি চিনি কলের দায়িত্বে রয়েছে। সংস্থাটি ইউরোপে চিনি রপ্তানি করার চেষ্টা করছে। ২০১৪ সালে কর্পোরেশনটি ৪০ টাকা দরে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি করে যা ছিল উৎপাদন খরচের অর্ধেক দাম। | বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের বোর্ডে কয়জন পরিচালক থাকেন? | {
"answer_start": [
241,
241
],
"text": [
"৫ ",
"৫ "
]
} |
bn_wiki_1269_04 | বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন | বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন বাংলাদেশে সরকারি মালিকানাধীন একটি কর্পোরেশন যা চিনি উৎপাদনের দায়িত্বে নিযুক্ত। এটি বাংলাদেশ সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। সরকার কর্তৃক নিয়োজিত ১ জন চেয়ারম্যান এবং ৫ জন পরিচালক নিয়ে গঠিত বোর্ডের মাধ্যমে করপোরেশনটির কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির ২৭ নম্বর আদেশবলে বাংলাদেশ চিনি কল করপোরেশন গঠিত হয়। পরে ১ জুলাই ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ চিনি কল করপোরেশন ও বাংলাদেশ ফুড অ্যান্ড অ্যালাইড ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনকে একীভূত করে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন গঠন করা হয়। এটি বাংলাদেশের ১৫টি চিনি কলের দায়িত্বে রয়েছে। সংস্থাটি ইউরোপে চিনি রপ্তানি করার চেষ্টা করছে। ২০১৪ সালে কর্পোরেশনটি ৪০ টাকা দরে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি করে যা ছিল উৎপাদন খরচের অর্ধেক দাম। | বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন দেশের কয়টি চিনিকলের দায়িত্বে আছে? | {
"answer_start": [
572,
572
],
"text": [
"১৫",
"১৫"
]
} |
bn_wiki_1269_05 | বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন | বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন বাংলাদেশে সরকারি মালিকানাধীন একটি কর্পোরেশন যা চিনি উৎপাদনের দায়িত্বে নিযুক্ত। এটি বাংলাদেশ সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। সরকার কর্তৃক নিয়োজিত ১ জন চেয়ারম্যান এবং ৫ জন পরিচালক নিয়ে গঠিত বোর্ডের মাধ্যমে করপোরেশনটির কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির ২৭ নম্বর আদেশবলে বাংলাদেশ চিনি কল করপোরেশন গঠিত হয়। পরে ১ জুলাই ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ চিনি কল করপোরেশন ও বাংলাদেশ ফুড অ্যান্ড অ্যালাইড ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনকে একীভূত করে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন গঠন করা হয়। এটি বাংলাদেশের ১৫টি চিনি কলের দায়িত্বে রয়েছে। সংস্থাটি ইউরোপে চিনি রপ্তানি করার চেষ্টা করছে। ২০১৪ সালে কর্পোরেশনটি ৪০ টাকা দরে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি করে যা ছিল উৎপাদন খরচের অর্ধেক দাম। | বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের সদর দপ্তর কোথায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1841_01 | ডিএনএ অনুলিপন | আণবিক জীববিজ্ঞানে, ডিএনএ অনুলিপন বা ডিএনএ প্রতিলিপন হলো একটি জৈবিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ডিএনএ অণু থেকে একই রকম দুটি ডিএনএ-এর প্রতিলিপি উৎপন্ন হয়। ডিএনএ প্রতিলিপি জৈবিক উত্তরাধিকারের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় অংশ হিসেবে কাজ করে। কোষ বিভাজনের সময় ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যুর বৃদ্ধি এবং মেরামতকালে এটি জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, যখন এটি নিশ্চিত করে যে নতুন কোষের প্রতিটি নিজস্ব ডিএনএ অনুলিপি গ্রহণ করে। কোষ বিভাজনের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য যা ডিএনএ অনুলিপন অপরিহার্য করে তোলে।
ডিএনএ দুটি পরিপূরক স্ট্র্যান্ড বা সূত্রকের একটি দ্বি-সূত্রক দিয়ে তৈরি। দ্বি-সূত্রক বলতে একটি দ্বি-সূত্রী ডিএনএর উপস্থিতির বর্ণনা দেয় যা দুটি সরলরৈখিক সূত্রকের সমন্বয়ে গঠিত ও একে অপরের বিপরীতে চলে এবং একসাথে প্যাঁচানো থাকে। প্রতিলিপনের সময় এই সূত্রকগুলো পৃথক হয়ে যায়। মূল ডিএনএ অণুর প্রতিটি সূত্রক তার পরিপূরক সূত্রক উৎপাদনের জন্য টেমপ্লেট হিসাবে কাজ করে, এই প্রক্রিয়াটিকে অর্ধ-সংরক্ষণমূলক প্রতিলিপন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। অর্ধ-রক্ষণশীল প্রতিলিপনের ফলস্বরূপ, নতুন সূত্র একটি মূল ডিএনএ সূত্রকের পাশাপাশি একটি নতুন সংশ্লেষিত সূত্রকের সমন্বয়ে গঠিত হয়। কোষীয় প্রুফ রিডিং এবং ত্রুটি-চেক করার পদ্ধতিগুলো ডিএনএ প্রতিলিপনের বিশ্বস্ততা নিশ্চিত করে। | ডিএনএ অনুলিপন কী? | {
"answer_start": [
56,
56
],
"text": [
"একটি জৈবিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ডিএনএ অণু থেকে একই রকম দুটি ডিএনএ-এর প্রতিলিপি উৎপন্ন হয়",
"একটি জৈবিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ডিএনএ অণু থেকে একই রকম দুটি ডিএনএ-এর প্রতিলিপি উৎপন্ন হয়"
]
} |
bn_wiki_1841_02 | ডিএনএ অনুলিপন | আণবিক জীববিজ্ঞানে, ডিএনএ অনুলিপন বা ডিএনএ প্রতিলিপন হলো একটি জৈবিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ডিএনএ অণু থেকে একই রকম দুটি ডিএনএ-এর প্রতিলিপি উৎপন্ন হয়। ডিএনএ প্রতিলিপি জৈবিক উত্তরাধিকারের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় অংশ হিসেবে কাজ করে। কোষ বিভাজনের সময় ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যুর বৃদ্ধি এবং মেরামতকালে এটি জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, যখন এটি নিশ্চিত করে যে নতুন কোষের প্রতিটি নিজস্ব ডিএনএ অনুলিপি গ্রহণ করে। কোষ বিভাজনের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য যা ডিএনএ অনুলিপন অপরিহার্য করে তোলে।
ডিএনএ দুটি পরিপূরক স্ট্র্যান্ড বা সূত্রকের একটি দ্বি-সূত্রক দিয়ে তৈরি। দ্বি-সূত্রক বলতে একটি দ্বি-সূত্রী ডিএনএর উপস্থিতির বর্ণনা দেয় যা দুটি সরলরৈখিক সূত্রকের সমন্বয়ে গঠিত ও একে অপরের বিপরীতে চলে এবং একসাথে প্যাঁচানো থাকে। প্রতিলিপনের সময় এই সূত্রকগুলো পৃথক হয়ে যায়। মূল ডিএনএ অণুর প্রতিটি সূত্রক তার পরিপূরক সূত্রক উৎপাদনের জন্য টেমপ্লেট হিসাবে কাজ করে, এই প্রক্রিয়াটিকে অর্ধ-সংরক্ষণমূলক প্রতিলিপন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। অর্ধ-রক্ষণশীল প্রতিলিপনের ফলস্বরূপ, নতুন সূত্র একটি মূল ডিএনএ সূত্রকের পাশাপাশি একটি নতুন সংশ্লেষিত সূত্রকের সমন্বয়ে গঠিত হয়। কোষীয় প্রুফ রিডিং এবং ত্রুটি-চেক করার পদ্ধতিগুলো ডিএনএ প্রতিলিপনের বিশ্বস্ততা নিশ্চিত করে। | জৈবিক উত্তরাধিকারের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় অংশ কী? | {
"answer_start": [
153,
153
],
"text": [
" ডিএনএ প্রতিলিপি",
" ডিএনএ প্রতিলিপি"
]
} |
bn_wiki_1841_03 | ডিএনএ অনুলিপন | আণবিক জীববিজ্ঞানে, ডিএনএ অনুলিপন বা ডিএনএ প্রতিলিপন হলো একটি জৈবিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ডিএনএ অণু থেকে একই রকম দুটি ডিএনএ-এর প্রতিলিপি উৎপন্ন হয়। ডিএনএ প্রতিলিপি জৈবিক উত্তরাধিকারের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় অংশ হিসেবে কাজ করে। কোষ বিভাজনের সময় ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যুর বৃদ্ধি এবং মেরামতকালে এটি জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, যখন এটি নিশ্চিত করে যে নতুন কোষের প্রতিটি নিজস্ব ডিএনএ অনুলিপি গ্রহণ করে। কোষ বিভাজনের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য যা ডিএনএ অনুলিপন অপরিহার্য করে তোলে।
ডিএনএ দুটি পরিপূরক স্ট্র্যান্ড বা সূত্রকের একটি দ্বি-সূত্রক দিয়ে তৈরি। দ্বি-সূত্রক বলতে একটি দ্বি-সূত্রী ডিএনএর উপস্থিতির বর্ণনা দেয় যা দুটি সরলরৈখিক সূত্রকের সমন্বয়ে গঠিত ও একে অপরের বিপরীতে চলে এবং একসাথে প্যাঁচানো থাকে। প্রতিলিপনের সময় এই সূত্রকগুলো পৃথক হয়ে যায়। মূল ডিএনএ অণুর প্রতিটি সূত্রক তার পরিপূরক সূত্রক উৎপাদনের জন্য টেমপ্লেট হিসাবে কাজ করে, এই প্রক্রিয়াটিকে অর্ধ-সংরক্ষণমূলক প্রতিলিপন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। অর্ধ-রক্ষণশীল প্রতিলিপনের ফলস্বরূপ, নতুন সূত্র একটি মূল ডিএনএ সূত্রকের পাশাপাশি একটি নতুন সংশ্লেষিত সূত্রকের সমন্বয়ে গঠিত হয়। কোষীয় প্রুফ রিডিং এবং ত্রুটি-চেক করার পদ্ধতিগুলো ডিএনএ প্রতিলিপনের বিশ্বস্ততা নিশ্চিত করে। | দ্বি-সূত্রক বলতে কী বোঝায়? | {
"answer_start": [
559,
559
],
"text": [
"একটি দ্বি-সূত্রী ডিএনএর উপস্থিতির বর্ণনা দেয়",
"একটি দ্বি-সূত্রী ডিএনএর উপস্থিতির বর্ণনা দেয়"
]
} |
bn_wiki_1841_04 | ডিএনএ অনুলিপন | আণবিক জীববিজ্ঞানে, ডিএনএ অনুলিপন বা ডিএনএ প্রতিলিপন হলো একটি জৈবিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ডিএনএ অণু থেকে একই রকম দুটি ডিএনএ-এর প্রতিলিপি উৎপন্ন হয়। ডিএনএ প্রতিলিপি জৈবিক উত্তরাধিকারের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় অংশ হিসেবে কাজ করে। কোষ বিভাজনের সময় ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যুর বৃদ্ধি এবং মেরামতকালে এটি জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, যখন এটি নিশ্চিত করে যে নতুন কোষের প্রতিটি নিজস্ব ডিএনএ অনুলিপি গ্রহণ করে। কোষ বিভাজনের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য যা ডিএনএ অনুলিপন অপরিহার্য করে তোলে।
ডিএনএ দুটি পরিপূরক স্ট্র্যান্ড বা সূত্রকের একটি দ্বি-সূত্রক দিয়ে তৈরি। দ্বি-সূত্রক বলতে একটি দ্বি-সূত্রী ডিএনএর উপস্থিতির বর্ণনা দেয় যা দুটি সরলরৈখিক সূত্রকের সমন্বয়ে গঠিত ও একে অপরের বিপরীতে চলে এবং একসাথে প্যাঁচানো থাকে। প্রতিলিপনের সময় এই সূত্রকগুলো পৃথক হয়ে যায়। মূল ডিএনএ অণুর প্রতিটি সূত্রক তার পরিপূরক সূত্রক উৎপাদনের জন্য টেমপ্লেট হিসাবে কাজ করে, এই প্রক্রিয়াটিকে অর্ধ-সংরক্ষণমূলক প্রতিলিপন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। অর্ধ-রক্ষণশীল প্রতিলিপনের ফলস্বরূপ, নতুন সূত্র একটি মূল ডিএনএ সূত্রকের পাশাপাশি একটি নতুন সংশ্লেষিত সূত্রকের সমন্বয়ে গঠিত হয়। কোষীয় প্রুফ রিডিং এবং ত্রুটি-চেক করার পদ্ধতিগুলো ডিএনএ প্রতিলিপনের বিশ্বস্ততা নিশ্চিত করে। | অর্ধ-সংরক্ষণমূলক প্রতিলিপন কী? | {
"answer_start": [
742,
742
],
"text": [
" মূল ডিএনএ অণুর প্রতিটি সূত্রক তার পরিপূরক সূত্রক উৎপাদনের জন্য টেমপ্লেট হিসাবে কাজ করে",
" মূল ডিএনএ অণুর প্রতিটি সূত্রক তার পরিপূরক সূত্রক উৎপাদনের জন্য টেমপ্লেট হিসাবে কাজ করে"
]
} |
bn_wiki_1841_05 | ডিএনএ অনুলিপন | আণবিক জীববিজ্ঞানে, ডিএনএ অনুলিপন বা ডিএনএ প্রতিলিপন হলো একটি জৈবিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ডিএনএ অণু থেকে একই রকম দুটি ডিএনএ-এর প্রতিলিপি উৎপন্ন হয়। ডিএনএ প্রতিলিপি জৈবিক উত্তরাধিকারের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় অংশ হিসেবে কাজ করে। কোষ বিভাজনের সময় ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যুর বৃদ্ধি এবং মেরামতকালে এটি জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, যখন এটি নিশ্চিত করে যে নতুন কোষের প্রতিটি নিজস্ব ডিএনএ অনুলিপি গ্রহণ করে। কোষ বিভাজনের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য যা ডিএনএ অনুলিপন অপরিহার্য করে তোলে।
ডিএনএ দুটি পরিপূরক স্ট্র্যান্ড বা সূত্রকের একটি দ্বি-সূত্রক দিয়ে তৈরি। দ্বি-সূত্রক বলতে একটি দ্বি-সূত্রী ডিএনএর উপস্থিতির বর্ণনা দেয় যা দুটি সরলরৈখিক সূত্রকের সমন্বয়ে গঠিত ও একে অপরের বিপরীতে চলে এবং একসাথে প্যাঁচানো থাকে। প্রতিলিপনের সময় এই সূত্রকগুলো পৃথক হয়ে যায়। মূল ডিএনএ অণুর প্রতিটি সূত্রক তার পরিপূরক সূত্রক উৎপাদনের জন্য টেমপ্লেট হিসাবে কাজ করে, এই প্রক্রিয়াটিকে অর্ধ-সংরক্ষণমূলক প্রতিলিপন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। অর্ধ-রক্ষণশীল প্রতিলিপনের ফলস্বরূপ, নতুন সূত্র একটি মূল ডিএনএ সূত্রকের পাশাপাশি একটি নতুন সংশ্লেষিত সূত্রকের সমন্বয়ে গঠিত হয়। কোষীয় প্রুফ রিডিং এবং ত্রুটি-চেক করার পদ্ধতিগুলো ডিএনএ প্রতিলিপনের বিশ্বস্ততা নিশ্চিত করে। | ডিএনএ ফিঙ্গার প্রিন্টিং কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2956_02 | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর স্থল শাখা। এটি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সর্ববৃহৎ শাখা। সেনাবাহিনীর প্রাথমিক দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশের ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষা সহ সব ধরনের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহায়তায় প্রয়োজনীয় শক্তি ও জনবল সরবরাহ করা। সেনাবাহিনীর সব ধরনের কর্মকাণ্ড সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। প্রাথমিক দায়িত্বের পাশাপাশি যেকোন জাতীয় জরুরি অবস্থায় বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় এগিয়ে আসতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সাংবিধানিক ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বাংলার সামরিক ইতিহাসের মূল রাজা-মহারাজাদের সময় পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। সেসময় সেনাবাহিনীর প্রধানকে সেনাপতি বা মহাসেনাপতি নামে ডাকা হত। সেই সব সেনাবাহিনী গঠিত হত পদাতিক, অশ্বারোহী, যুদ্ধ হাতি আর যুদ্ধজাহাজ নিয়ে। বাংলায় মুসলমানদের আগমন আর বাংলা সুলতানাত এর প্রতিষ্ঠা সামরিক বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করেছিল। সুলতানাতের একটি সুসজ্জিত ও সুশৃঙ্খল সেনাবাহিনী ছিল। মুঘল শাসনের সময় বাংলায় কামান ও গোলন্দাজ বাহিনীর প্রচলন হয়। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের সময় বাংলা ছিল দক্ষিণ এশিয় অঞ্চলে ব্রিটিশদের শক্তির প্রতীক। ১৭৫৭ সালে লর্ড ক্লাইভের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ বাহিনী, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার নেতৃত্বাধীন ৫০০০০ সৈন্যের বাংলার সেনাবাহিনীকে পলাশীর প্রান্তরে পরাজিত করে।পরবর্তীতে একই ব্রিটিশ বাহিনী ১৭৬৪ সালে বক্সারের যুদ্ধে নবাব মীর কাসিমের নেতৃত্বাধীন বাংলার বাহিনীকে পরাজিত করে। ব্রিটিশরা বাংলায় আর্মি অফ বেঙ্গল প্রতিষ্ঠা করে যা পরবর্তীতে ১৮৯৫ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর অংশ হয়ে যায়। ব্রিটিশ ভারতের পশ্চিম অংশ ছিল পুলিশ এবং সেনা সংগ্রহের জন্য অগ্রগণ্য অঞ্চল। ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পূর্বে অশ্বারোহী বাহিনী এবং বল্লমধারী সৈন্যদলের সবাই ছিল এই অঞ্চলের। বিদ্রোহের পর বেঙ্গল উপসর্গ-যুক্ত বিভিন্ন ইউনিটে, যেমন: বেঙ্গল স্যাপারস এবং বেঙ্গল ক্যাভালরি ইত্যাদি, বিহার, বানারসি, উত্তর প্রদেশ ইত্যাদি অবাঙ্গালি অঞ্চল থেকে নিয়োগ দেয়া হত কারণ এই অঞ্চলগুলো তখন বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অধীনে ছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বাংলা থেকে সৈন্য সংগ্রহের জন্য বেঙ্গলি পল্টন প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯১৬ সালে ব্রিটিশ সরকার বেঙ্গলি ডাবল কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে। এই সৈন্যদেরকে করাচিতে প্রশিক্ষণ দেয়া হত আর পরে বাগদাদে মোতায়েন করা হত। যুদ্ধ শেষে এই সৈন্যরা বাগদাদে ১৯১৯ সালের কুর্দি বিদ্রোহ দমনে সাহায্য করে। | সেনাবাহিনীর প্রাথমিক দায়িত্ব কী? | {
"answer_start": [
136,
136
],
"text": [
"বাংলাদেশের ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষা সহ সব ধরনের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহায়তায় প্রয়োজনীয় শক্তি ও জনবল সরবরাহ করা",
"বাংলাদেশের ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষা সহ সব ধরনের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহায়তায় প্রয়োজনীয় শক্তি ও জনবল সরবরাহ করা।"
]
} |
bn_wiki_2956_03 | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর স্থল শাখা। এটি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সর্ববৃহৎ শাখা। সেনাবাহিনীর প্রাথমিক দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশের ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষা সহ সব ধরনের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহায়তায় প্রয়োজনীয় শক্তি ও জনবল সরবরাহ করা। সেনাবাহিনীর সব ধরনের কর্মকাণ্ড সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। প্রাথমিক দায়িত্বের পাশাপাশি যেকোন জাতীয় জরুরি অবস্থায় বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় এগিয়ে আসতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সাংবিধানিক ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বাংলার সামরিক ইতিহাসের মূল রাজা-মহারাজাদের সময় পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। সেসময় সেনাবাহিনীর প্রধানকে সেনাপতি বা মহাসেনাপতি নামে ডাকা হত। সেই সব সেনাবাহিনী গঠিত হত পদাতিক, অশ্বারোহী, যুদ্ধ হাতি আর যুদ্ধজাহাজ নিয়ে। বাংলায় মুসলমানদের আগমন আর বাংলা সুলতানাত এর প্রতিষ্ঠা সামরিক বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করেছিল। সুলতানাতের একটি সুসজ্জিত ও সুশৃঙ্খল সেনাবাহিনী ছিল। মুঘল শাসনের সময় বাংলায় কামান ও গোলন্দাজ বাহিনীর প্রচলন হয়। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের সময় বাংলা ছিল দক্ষিণ এশিয় অঞ্চলে ব্রিটিশদের শক্তির প্রতীক। ১৭৫৭ সালে লর্ড ক্লাইভের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ বাহিনী, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার নেতৃত্বাধীন ৫০০০০ সৈন্যের বাংলার সেনাবাহিনীকে পলাশীর প্রান্তরে পরাজিত করে।পরবর্তীতে একই ব্রিটিশ বাহিনী ১৭৬৪ সালে বক্সারের যুদ্ধে নবাব মীর কাসিমের নেতৃত্বাধীন বাংলার বাহিনীকে পরাজিত করে। ব্রিটিশরা বাংলায় আর্মি অফ বেঙ্গল প্রতিষ্ঠা করে যা পরবর্তীতে ১৮৯৫ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর অংশ হয়ে যায়। ব্রিটিশ ভারতের পশ্চিম অংশ ছিল পুলিশ এবং সেনা সংগ্রহের জন্য অগ্রগণ্য অঞ্চল। ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পূর্বে অশ্বারোহী বাহিনী এবং বল্লমধারী সৈন্যদলের সবাই ছিল এই অঞ্চলের। বিদ্রোহের পর বেঙ্গল উপসর্গ-যুক্ত বিভিন্ন ইউনিটে, যেমন: বেঙ্গল স্যাপারস এবং বেঙ্গল ক্যাভালরি ইত্যাদি, বিহার, বানারসি, উত্তর প্রদেশ ইত্যাদি অবাঙ্গালি অঞ্চল থেকে নিয়োগ দেয়া হত কারণ এই অঞ্চলগুলো তখন বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অধীনে ছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বাংলা থেকে সৈন্য সংগ্রহের জন্য বেঙ্গলি পল্টন প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯১৬ সালে ব্রিটিশ সরকার বেঙ্গলি ডাবল কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে। এই সৈন্যদেরকে করাচিতে প্রশিক্ষণ দেয়া হত আর পরে বাগদাদে মোতায়েন করা হত। যুদ্ধ শেষে এই সৈন্যরা বাগদাদে ১৯১৯ সালের কুর্দি বিদ্রোহ দমনে সাহায্য করে। | কত সালে লর্ড ক্লাইভের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ বাহিনী, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার নেতৃত্বাধীন ৫০০০০ সৈন্যের বাংলার সেনাবাহিনীকে পলাশীর প্রান্তরে পরাজিত করে ? | {
"answer_start": [
988,
988
],
"text": [
"১৭৫৭",
"১৭৫৭"
]
} |
bn_wiki_2956_04 | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর স্থল শাখা। এটি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সর্ববৃহৎ শাখা। সেনাবাহিনীর প্রাথমিক দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশের ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষা সহ সব ধরনের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহায়তায় প্রয়োজনীয় শক্তি ও জনবল সরবরাহ করা। সেনাবাহিনীর সব ধরনের কর্মকাণ্ড সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। প্রাথমিক দায়িত্বের পাশাপাশি যেকোন জাতীয় জরুরি অবস্থায় বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় এগিয়ে আসতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সাংবিধানিক ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বাংলার সামরিক ইতিহাসের মূল রাজা-মহারাজাদের সময় পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। সেসময় সেনাবাহিনীর প্রধানকে সেনাপতি বা মহাসেনাপতি নামে ডাকা হত। সেই সব সেনাবাহিনী গঠিত হত পদাতিক, অশ্বারোহী, যুদ্ধ হাতি আর যুদ্ধজাহাজ নিয়ে। বাংলায় মুসলমানদের আগমন আর বাংলা সুলতানাত এর প্রতিষ্ঠা সামরিক বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করেছিল। সুলতানাতের একটি সুসজ্জিত ও সুশৃঙ্খল সেনাবাহিনী ছিল। মুঘল শাসনের সময় বাংলায় কামান ও গোলন্দাজ বাহিনীর প্রচলন হয়। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের সময় বাংলা ছিল দক্ষিণ এশিয় অঞ্চলে ব্রিটিশদের শক্তির প্রতীক। ১৭৫৭ সালে লর্ড ক্লাইভের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ বাহিনী, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার নেতৃত্বাধীন ৫০০০০ সৈন্যের বাংলার সেনাবাহিনীকে পলাশীর প্রান্তরে পরাজিত করে।পরবর্তীতে একই ব্রিটিশ বাহিনী ১৭৬৪ সালে বক্সারের যুদ্ধে নবাব মীর কাসিমের নেতৃত্বাধীন বাংলার বাহিনীকে পরাজিত করে। ব্রিটিশরা বাংলায় আর্মি অফ বেঙ্গল প্রতিষ্ঠা করে যা পরবর্তীতে ১৮৯৫ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর অংশ হয়ে যায়। ব্রিটিশ ভারতের পশ্চিম অংশ ছিল পুলিশ এবং সেনা সংগ্রহের জন্য অগ্রগণ্য অঞ্চল। ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পূর্বে অশ্বারোহী বাহিনী এবং বল্লমধারী সৈন্যদলের সবাই ছিল এই অঞ্চলের। বিদ্রোহের পর বেঙ্গল উপসর্গ-যুক্ত বিভিন্ন ইউনিটে, যেমন: বেঙ্গল স্যাপারস এবং বেঙ্গল ক্যাভালরি ইত্যাদি, বিহার, বানারসি, উত্তর প্রদেশ ইত্যাদি অবাঙ্গালি অঞ্চল থেকে নিয়োগ দেয়া হত কারণ এই অঞ্চলগুলো তখন বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অধীনে ছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বাংলা থেকে সৈন্য সংগ্রহের জন্য বেঙ্গলি পল্টন প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯১৬ সালে ব্রিটিশ সরকার বেঙ্গলি ডাবল কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে। এই সৈন্যদেরকে করাচিতে প্রশিক্ষণ দেয়া হত আর পরে বাগদাদে মোতায়েন করা হত। যুদ্ধ শেষে এই সৈন্যরা বাগদাদে ১৯১৯ সালের কুর্দি বিদ্রোহ দমনে সাহায্য করে। | কত সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর অংশ হয়ে যায় ? | {
"answer_start": [
1307,
1307
],
"text": [
"১৮৯৫",
"১৮৯৫"
]
} |
bn_wiki_2956_05 | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর স্থল শাখা। এটি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সর্ববৃহৎ শাখা। সেনাবাহিনীর প্রাথমিক দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশের ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষা সহ সব ধরনের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহায়তায় প্রয়োজনীয় শক্তি ও জনবল সরবরাহ করা। সেনাবাহিনীর সব ধরনের কর্মকাণ্ড সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। প্রাথমিক দায়িত্বের পাশাপাশি যেকোন জাতীয় জরুরি অবস্থায় বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় এগিয়ে আসতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সাংবিধানিক ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বাংলার সামরিক ইতিহাসের মূল রাজা-মহারাজাদের সময় পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। সেসময় সেনাবাহিনীর প্রধানকে সেনাপতি বা মহাসেনাপতি নামে ডাকা হত। সেই সব সেনাবাহিনী গঠিত হত পদাতিক, অশ্বারোহী, যুদ্ধ হাতি আর যুদ্ধজাহাজ নিয়ে। বাংলায় মুসলমানদের আগমন আর বাংলা সুলতানাত এর প্রতিষ্ঠা সামরিক বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করেছিল। সুলতানাতের একটি সুসজ্জিত ও সুশৃঙ্খল সেনাবাহিনী ছিল। মুঘল শাসনের সময় বাংলায় কামান ও গোলন্দাজ বাহিনীর প্রচলন হয়। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের সময় বাংলা ছিল দক্ষিণ এশিয় অঞ্চলে ব্রিটিশদের শক্তির প্রতীক। ১৭৫৭ সালে লর্ড ক্লাইভের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ বাহিনী, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার নেতৃত্বাধীন ৫০০০০ সৈন্যের বাংলার সেনাবাহিনীকে পলাশীর প্রান্তরে পরাজিত করে।পরবর্তীতে একই ব্রিটিশ বাহিনী ১৭৬৪ সালে বক্সারের যুদ্ধে নবাব মীর কাসিমের নেতৃত্বাধীন বাংলার বাহিনীকে পরাজিত করে। ব্রিটিশরা বাংলায় আর্মি অফ বেঙ্গল প্রতিষ্ঠা করে যা পরবর্তীতে ১৮৯৫ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর অংশ হয়ে যায়। ব্রিটিশ ভারতের পশ্চিম অংশ ছিল পুলিশ এবং সেনা সংগ্রহের জন্য অগ্রগণ্য অঞ্চল। ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পূর্বে অশ্বারোহী বাহিনী এবং বল্লমধারী সৈন্যদলের সবাই ছিল এই অঞ্চলের। বিদ্রোহের পর বেঙ্গল উপসর্গ-যুক্ত বিভিন্ন ইউনিটে, যেমন: বেঙ্গল স্যাপারস এবং বেঙ্গল ক্যাভালরি ইত্যাদি, বিহার, বানারসি, উত্তর প্রদেশ ইত্যাদি অবাঙ্গালি অঞ্চল থেকে নিয়োগ দেয়া হত কারণ এই অঞ্চলগুলো তখন বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অধীনে ছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বাংলা থেকে সৈন্য সংগ্রহের জন্য বেঙ্গলি পল্টন প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯১৬ সালে ব্রিটিশ সরকার বেঙ্গলি ডাবল কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে। এই সৈন্যদেরকে করাচিতে প্রশিক্ষণ দেয়া হত আর পরে বাগদাদে মোতায়েন করা হত। যুদ্ধ শেষে এই সৈন্যরা বাগদাদে ১৯১৯ সালের কুর্দি বিদ্রোহ দমনে সাহায্য করে। | বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2394_01 | কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারী | পলিমারেজ শৃঙ্খল বিক্রিয়া পরীক্ষার (পিসিআর টেস্ট) মাধ্যমে উপর্যুক্ত বাজারের সাথে সরাসরি জড়িত অনেক ব্যক্তির দেহে এবং বাজারের সাথে জড়িত নয়, এমন ব্যক্তিদের দেহেও ভাইরাসটির সংক্রমণ হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। ভাইরাসটি মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমণ হতে পারে, এমন প্রমাণও পাওয়া গেছে। তবে এই নতুন ভাইরাসটি সার্স ভাইরাসের সমপর্যায়ের মারাত্মক কি না, তা এখনও পরিষ্কার নয়।
এই ভাইরাসের সংক্রমণে জ্বর (৮৩%-৯৩% রোগীর ক্ষেত্রে), শুকনো কাশি (৭৬%-৮২% রোগীর ক্ষেত্রে), অবসাদ বা পেশীতে ব্যথা (১১%-৪৪% রোগীর ক্ষেত্রে), এবং পরবর্তীতে শ্বাসকষ্ট ও শ্বাসনালির রোগ (যেমন- ক্লোমনালীর প্রদাহ তথা ব্রঙ্কাইটিস এবং নিউমোনিয়া) হয়। কদাচিৎ মাথাব্যথা, তলপেটে ব্যথা, উদরাময় (ডায়রিয়া) বা কফসহ কাশি হতে পারে। রোগীদের রক্ত পরীক্ষা করে দেখা গেছে এই ভাইরাসের কারণে তাদের শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা হ্রাস পায়। এছাড়া যকৃৎ ও বৃক্কের (কিডনি) ক্ষতি হয়। সাধারণত এক সপ্তাহের আগ পর্যন্ত উপসর্গগুলি ডাক্তার দেখানোর মত জটিল রূপ ধারণ করে না। কিন্তু ২য় সপ্তাহে এসে ব্যক্তিভেদে অবস্থার দ্রুত ও গুরুতর অবনতি ঘটতে পারে। যেমন ফুসফুসের ক্ষতিবৃদ্ধির সাথে সাথে ধমনীর রক্তে অক্সিজেনের স্বল্পতা (হাইপক্সেমিয়া) দেখা দেয় এবং রোগীকে অক্সিজেন চিকিৎসা দিতে হয়। এছাড়া তীব্র শ্বাসকষ্টমূলক রোগলক্ষণসমষ্টি (অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ডিসট্রেস সিনড্রোম) পরিলক্ষিত হয়। ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ রোগীকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রেখে যান্ত্রিকভাবে শ্বাসগ্রহণ করাতে হয় এবং কখনও কখনও কৃত্রিম ফুসফুসের ভেতরে রক্ত পরিচালনার মাধ্যমে রক্তে অক্সিজেন যোগ করতে হয়। এছাড়া ফুসফুসের ব্যাপক ক্ষতি হবার কারণে ব্যাকটেরিয়াঘটিত ২য় একটি নিউমোনিয়া হবার বড় সম্ভাবনা থাকে এবং নিবিড় পরিচর্যাধীন রোগীদের ১০% ক্ষেত্রে এটি হয়।
ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের আক্রমণের মত উপসর্গ হলেও ফ্লুয়ের ঔষধে কোনও কাজ হয় না। এ পর্যন্ত রোগটির জন্য কোনও ঔষধ বা টিকা উদ্ভাবিত হয়নি। হাসপাতালে নিবিড় চিকিৎসা ছাড়া রোগ থেকে সেরে ওঠার উপায় নেই। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আগে থেকেই কম, তাদের নিউমোনিয়া হয়ে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সাধারণত বৃদ্ধদের মধ্যে ভাইরাসটির ক্ষতিকর প্রভাব বেশি দেখা গেছে। ইনলফ্লুয়েঞ্জাতে সংক্রমণ-পরবর্তী মৃত্যুর হার (যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ০.১%) করোনাভাইরাসের মৃত্যুর হার অপেক্ষা কম (৩-৪%)। | কী পরীক্ষা করে দেখা গেছে এই ভাইরাসের কারণে তাদের শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা হ্রাস পায়? | {
"answer_start": [
691,
683
],
"text": [
"রক্ত পরীক্ষা",
"রোগীদের রক্ত"
]
} |
bn_wiki_2394_03 | কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারী | পলিমারেজ শৃঙ্খল বিক্রিয়া পরীক্ষার (পিসিআর টেস্ট) মাধ্যমে উপর্যুক্ত বাজারের সাথে সরাসরি জড়িত অনেক ব্যক্তির দেহে এবং বাজারের সাথে জড়িত নয়, এমন ব্যক্তিদের দেহেও ভাইরাসটির সংক্রমণ হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। ভাইরাসটি মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমণ হতে পারে, এমন প্রমাণও পাওয়া গেছে। তবে এই নতুন ভাইরাসটি সার্স ভাইরাসের সমপর্যায়ের মারাত্মক কি না, তা এখনও পরিষ্কার নয়।
এই ভাইরাসের সংক্রমণে জ্বর (৮৩%-৯৩% রোগীর ক্ষেত্রে), শুকনো কাশি (৭৬%-৮২% রোগীর ক্ষেত্রে), অবসাদ বা পেশীতে ব্যথা (১১%-৪৪% রোগীর ক্ষেত্রে), এবং পরবর্তীতে শ্বাসকষ্ট ও শ্বাসনালির রোগ (যেমন- ক্লোমনালীর প্রদাহ তথা ব্রঙ্কাইটিস এবং নিউমোনিয়া) হয়। কদাচিৎ মাথাব্যথা, তলপেটে ব্যথা, উদরাময় (ডায়রিয়া) বা কফসহ কাশি হতে পারে। রোগীদের রক্ত পরীক্ষা করে দেখা গেছে এই ভাইরাসের কারণে তাদের শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা হ্রাস পায়। এছাড়া যকৃৎ ও বৃক্কের (কিডনি) ক্ষতি হয়। সাধারণত এক সপ্তাহের আগ পর্যন্ত উপসর্গগুলি ডাক্তার দেখানোর মত জটিল রূপ ধারণ করে না। কিন্তু ২য় সপ্তাহে এসে ব্যক্তিভেদে অবস্থার দ্রুত ও গুরুতর অবনতি ঘটতে পারে। যেমন ফুসফুসের ক্ষতিবৃদ্ধির সাথে সাথে ধমনীর রক্তে অক্সিজেনের স্বল্পতা (হাইপক্সেমিয়া) দেখা দেয় এবং রোগীকে অক্সিজেন চিকিৎসা দিতে হয়। এছাড়া তীব্র শ্বাসকষ্টমূলক রোগলক্ষণসমষ্টি (অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ডিসট্রেস সিনড্রোম) পরিলক্ষিত হয়। ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ রোগীকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রেখে যান্ত্রিকভাবে শ্বাসগ্রহণ করাতে হয় এবং কখনও কখনও কৃত্রিম ফুসফুসের ভেতরে রক্ত পরিচালনার মাধ্যমে রক্তে অক্সিজেন যোগ করতে হয়। এছাড়া ফুসফুসের ব্যাপক ক্ষতি হবার কারণে ব্যাকটেরিয়াঘটিত ২য় একটি নিউমোনিয়া হবার বড় সম্ভাবনা থাকে এবং নিবিড় পরিচর্যাধীন রোগীদের ১০% ক্ষেত্রে এটি হয়।
ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের আক্রমণের মত উপসর্গ হলেও ফ্লুয়ের ঔষধে কোনও কাজ হয় না। এ পর্যন্ত রোগটির জন্য কোনও ঔষধ বা টিকা উদ্ভাবিত হয়নি। হাসপাতালে নিবিড় চিকিৎসা ছাড়া রোগ থেকে সেরে ওঠার উপায় নেই। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আগে থেকেই কম, তাদের নিউমোনিয়া হয়ে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সাধারণত বৃদ্ধদের মধ্যে ভাইরাসটির ক্ষতিকর প্রভাব বেশি দেখা গেছে। ইনলফ্লুয়েঞ্জাতে সংক্রমণ-পরবর্তী মৃত্যুর হার (যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ০.১%) করোনাভাইরাসের মৃত্যুর হার অপেক্ষা কম (৩-৪%)। | কত সপ্তাহে এসে ব্যক্তিভেদে অবস্থার দ্রুত ও গুরুতর অবনতি ঘটতে পারে? | {
"answer_start": [
909,
909
],
"text": [
"২য়",
"২য়"
]
} |
bn_wiki_2394_05 | কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারী | পলিমারেজ শৃঙ্খল বিক্রিয়া পরীক্ষার (পিসিআর টেস্ট) মাধ্যমে উপর্যুক্ত বাজারের সাথে সরাসরি জড়িত অনেক ব্যক্তির দেহে এবং বাজারের সাথে জড়িত নয়, এমন ব্যক্তিদের দেহেও ভাইরাসটির সংক্রমণ হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। ভাইরাসটি মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমণ হতে পারে, এমন প্রমাণও পাওয়া গেছে। তবে এই নতুন ভাইরাসটি সার্স ভাইরাসের সমপর্যায়ের মারাত্মক কি না, তা এখনও পরিষ্কার নয়।
এই ভাইরাসের সংক্রমণে জ্বর (৮৩%-৯৩% রোগীর ক্ষেত্রে), শুকনো কাশি (৭৬%-৮২% রোগীর ক্ষেত্রে), অবসাদ বা পেশীতে ব্যথা (১১%-৪৪% রোগীর ক্ষেত্রে), এবং পরবর্তীতে শ্বাসকষ্ট ও শ্বাসনালির রোগ (যেমন- ক্লোমনালীর প্রদাহ তথা ব্রঙ্কাইটিস এবং নিউমোনিয়া) হয়। কদাচিৎ মাথাব্যথা, তলপেটে ব্যথা, উদরাময় (ডায়রিয়া) বা কফসহ কাশি হতে পারে। রোগীদের রক্ত পরীক্ষা করে দেখা গেছে এই ভাইরাসের কারণে তাদের শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা হ্রাস পায়। এছাড়া যকৃৎ ও বৃক্কের (কিডনি) ক্ষতি হয়। সাধারণত এক সপ্তাহের আগ পর্যন্ত উপসর্গগুলি ডাক্তার দেখানোর মত জটিল রূপ ধারণ করে না। কিন্তু ২য় সপ্তাহে এসে ব্যক্তিভেদে অবস্থার দ্রুত ও গুরুতর অবনতি ঘটতে পারে। যেমন ফুসফুসের ক্ষতিবৃদ্ধির সাথে সাথে ধমনীর রক্তে অক্সিজেনের স্বল্পতা (হাইপক্সেমিয়া) দেখা দেয় এবং রোগীকে অক্সিজেন চিকিৎসা দিতে হয়। এছাড়া তীব্র শ্বাসকষ্টমূলক রোগলক্ষণসমষ্টি (অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ডিসট্রেস সিনড্রোম) পরিলক্ষিত হয়। ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ রোগীকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রেখে যান্ত্রিকভাবে শ্বাসগ্রহণ করাতে হয় এবং কখনও কখনও কৃত্রিম ফুসফুসের ভেতরে রক্ত পরিচালনার মাধ্যমে রক্তে অক্সিজেন যোগ করতে হয়। এছাড়া ফুসফুসের ব্যাপক ক্ষতি হবার কারণে ব্যাকটেরিয়াঘটিত ২য় একটি নিউমোনিয়া হবার বড় সম্ভাবনা থাকে এবং নিবিড় পরিচর্যাধীন রোগীদের ১০% ক্ষেত্রে এটি হয়।
ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের আক্রমণের মত উপসর্গ হলেও ফ্লুয়ের ঔষধে কোনও কাজ হয় না। এ পর্যন্ত রোগটির জন্য কোনও ঔষধ বা টিকা উদ্ভাবিত হয়নি। হাসপাতালে নিবিড় চিকিৎসা ছাড়া রোগ থেকে সেরে ওঠার উপায় নেই। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আগে থেকেই কম, তাদের নিউমোনিয়া হয়ে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সাধারণত বৃদ্ধদের মধ্যে ভাইরাসটির ক্ষতিকর প্রভাব বেশি দেখা গেছে। ইনলফ্লুয়েঞ্জাতে সংক্রমণ-পরবর্তী মৃত্যুর হার (যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ০.১%) করোনাভাইরাসের মৃত্যুর হার অপেক্ষা কম (৩-৪%)। | কিসের মাধ্যমে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও সিঙ্গাপুরে করোনাভাইরাস মহামারীর বিস্তার রোধে সফলতার দেখা পাওয়া গেছে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1918_05 | পৃথিবী | পৃথিবীর কাঠামোর বাহিরের দিকের দৃঢ় অনমনীয় স্তর, যা লিথোস্ফিয়ার নামে পরিচিত, বেশ কিছু টুকরায় বিভক্ত, এগুলো হল টেকটনিক পাত বা ভূত্বকীয় পাত। এই পাতগুলি হল সুদৃঢ় অংশবিশেষ যা নড়াচড়া করতে পারে একটির সাপেক্ষে আরেকটি, মোট তিন ধরনের যে কোন এক ধরনের পাত সীমার মধ্যে থেকে, এই পাত সীমা গুলো হল: অভিসারমুখী সীমা, এ ক্ষেত্রে দুটি পাত একটি অপরটির দিকে পরস্পরগামী ভাবে অগ্রসর হয়, বিমুখগামী সীমা এ ক্ষেত্রে দুটি পাত পরস্পরের বিপরীতমুখী ভাবে অগ্রসর হতে থাকে এবং পরিবর্তক সীমা, দুটি টেকটনিক পাত যখন সমান্তরাল ভাবে একে অন্যের বিপরীতে সরতে থাকে। ভূমিকম্প, অগ্নুৎপাত, পর্বত গঠন, এবং মহাসাগরীয় খাতের গঠন প্রক্রিয়া ঘটে থাকে এই তিনটি ধরনের পাত সীমার ক্রিয়ার ফলে। ভূত্বকীয় পাতগুলো চলাচল করে অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার অঞ্চলের উপরে, এটি উর্দ্ধ গুরুমণ্ডলের কঠিন কিন্তু কম সান্দ্রতাপূর্ণ অংশ, যা সঞ্চালিত হতে পারে ও নড়াচড়া করতে পারে পাতগুলোর সাথে। | দুটি টেকটনিক পাত যখন সমান্তরাল ভাবে একে অন্যের বিপরীতে সরতে থাকে তখন কী ঘটে ? | {
"answer_start": [
451,
451
],
"text": [
" পরিবর্তক সীমা",
" পরিবর্তক সীমা"
]
} |
bn_wiki_0916_01 | ডিজিটাল মুদ্রা | ২০১২ সালে ভার্চুয়াল মুদ্রাকে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সংজ্ঞায়িত করে এভাবে, "এটি এক প্রকার অনিয়মিত, ডিজিটাল মুদ্রা, যা জারি করে এবং নিয়ন্ত্রণ করে এর ডেভেলপাররা এবং একটি নির্দিষ্ট ভার্চুয়াল সম্প্রদায়ের সদস্যদের মধ্যে ব্যবহৃত এবং গৃহীত হয়"। ২০১৩ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট এটিকে আরও সংক্ষিপ্তভাবে সংজ্ঞায়িত করে এভাবে, "একটি বিনিময় মাধ্যম যা কিছু ক্ষেত্রে একটি মুদ্রার মত কাজ করে, কিন্তু প্রকৃত মুদ্রার সব বৈশিষ্ট্য নেই"। ভার্চুয়াল মুদ্রার আসল বৈশিস্ট্য এই সংজ্ঞাগুলো দিয়ে প্রকাশ পায় না, এগুলো আইনি মূল্যবেদনের মত।
২০০১ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় ইউনিয়ন ই-অর্থ নির্দেশিকা "ইলেকট্রনিক অর্থ প্রতিষ্ঠানের ব্যবসার গ্রহণ, নিরীক্ষণ এবং বিশুদ্ধ তত্ত্বাবধান" বাস্তবায়ন করেছে। ২০০৭ সালে ইইউ পেমেন্ট সার্ভিসেস নির্দেশিকার আহ্বানগুলো একত্রিকরণ অর্থপ্রদান প্রতিষ্ঠান এবং ইলেক্ট্রনিক অর্থ সংস্থানগুলির পক্ষে যাওয়ায়, ইইউ ইলেক্ট্রনিক মুদ্রার বাস্তব প্রকৃতি নিয়ে সংশয় দেখা যায়। এই একত্রিত করার অর্থ দাঁড়ায় যে, ইলেক্ট্রনিক মুদ্রার প্রকৃতি ব্যাংক অর্থ বা শাস্ত্রীয় অর্থের মতই হবে।
বাংলাদেশে ইলেক্ট্রনিক মুদ্রা বৈধ হলেও বিট কয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো আইন দ্বারা সমর্থিত নয়। ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেনে বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমানে সতর্কতা জারি করেছেন। 'ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ২০১৭’ সম্মেলনের এক সেমিনারে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী জানিয়েছিলেন, ২০১৮ সালের জুন নাগাদ, কিভাবে দ্রুত ডিজিটাল মুদ্রার প্রচলন করা যায় তা খতিয়ে দেখার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সমন্বয়ে কমিটি পরিষদ করা হবে।
ভার্চুয়াল মুদ্রার আচরণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক, আর্থিক নিয়ন্ত্রক, বিভাগ বা অর্থ মন্ত্রণালয়, সেইসাথে আর্থিক কর্তৃপক্ষ এবং পরিসংখ্যান কর্তৃপক্ষগুলোর জন্য চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২০১৩ সালের মার্চে, দ্যা ফিনানসিয়াল ক্রাইমস এনফোর্সমেন্ট নেটওয়ার্ক ইউএস ব্যাংক সিক্রেসি অ্যাক্ট ভার্চুয়াল মুদ্রা তৈরি, বিনিময়, এবং প্রেরণের কাজের যুক্তদের উপরে কিভাবে কাজ করবে সেটি স্পট করার জন্য একটি নির্দেশিকা জারি করে।
২০১৪ সালের মে মাসে ইউ এস সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এস ই সি) "বিটকয়েন এবং অন্যান্য ভার্চুয়াল মুদ্রার ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করেছিল"। | ভার্চুয়াল মুদ্রার সংজ্ঞা কী? | {
"answer_start": [
80,
80
],
"text": [
"এটি এক প্রকার অনিয়মিত, ডিজিটাল মুদ্রা, যা জারি করে এবং নিয়ন্ত্রণ করে এর ডেভেলপাররা এবং একটি নির্দিষ্ট ভার্চুয়াল সম্প্রদায়ের সদস্যদের মধ্যে ব্যবহৃত এবং গৃহীত হয়",
"এটি এক প্রকার অনিয়মিত, ডিজিটাল মুদ্রা, যা জারি করে এবং নিয়ন্ত্রণ করে এর ডেভেলপাররা এবং একটি নির্দিষ্ট ভার্চুয়াল সম্প্রদায়ের সদস্যদের মধ্যে ব্যবহৃত এবং গৃহীত হয়"
]
} |
bn_wiki_0916_05 | ডিজিটাল মুদ্রা | ২০১২ সালে ভার্চুয়াল মুদ্রাকে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সংজ্ঞায়িত করে এভাবে, "এটি এক প্রকার অনিয়মিত, ডিজিটাল মুদ্রা, যা জারি করে এবং নিয়ন্ত্রণ করে এর ডেভেলপাররা এবং একটি নির্দিষ্ট ভার্চুয়াল সম্প্রদায়ের সদস্যদের মধ্যে ব্যবহৃত এবং গৃহীত হয়"। ২০১৩ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট এটিকে আরও সংক্ষিপ্তভাবে সংজ্ঞায়িত করে এভাবে, "একটি বিনিময় মাধ্যম যা কিছু ক্ষেত্রে একটি মুদ্রার মত কাজ করে, কিন্তু প্রকৃত মুদ্রার সব বৈশিষ্ট্য নেই"। ভার্চুয়াল মুদ্রার আসল বৈশিস্ট্য এই সংজ্ঞাগুলো দিয়ে প্রকাশ পায় না, এগুলো আইনি মূল্যবেদনের মত।
২০০১ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় ইউনিয়ন ই-অর্থ নির্দেশিকা "ইলেকট্রনিক অর্থ প্রতিষ্ঠানের ব্যবসার গ্রহণ, নিরীক্ষণ এবং বিশুদ্ধ তত্ত্বাবধান" বাস্তবায়ন করেছে। ২০০৭ সালে ইইউ পেমেন্ট সার্ভিসেস নির্দেশিকার আহ্বানগুলো একত্রিকরণ অর্থপ্রদান প্রতিষ্ঠান এবং ইলেক্ট্রনিক অর্থ সংস্থানগুলির পক্ষে যাওয়ায়, ইইউ ইলেক্ট্রনিক মুদ্রার বাস্তব প্রকৃতি নিয়ে সংশয় দেখা যায়। এই একত্রিত করার অর্থ দাঁড়ায় যে, ইলেক্ট্রনিক মুদ্রার প্রকৃতি ব্যাংক অর্থ বা শাস্ত্রীয় অর্থের মতই হবে।
বাংলাদেশে ইলেক্ট্রনিক মুদ্রা বৈধ হলেও বিট কয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো আইন দ্বারা সমর্থিত নয়। ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেনে বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমানে সতর্কতা জারি করেছেন। 'ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ২০১৭’ সম্মেলনের এক সেমিনারে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী জানিয়েছিলেন, ২০১৮ সালের জুন নাগাদ, কিভাবে দ্রুত ডিজিটাল মুদ্রার প্রচলন করা যায় তা খতিয়ে দেখার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সমন্বয়ে কমিটি পরিষদ করা হবে।
ভার্চুয়াল মুদ্রার আচরণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক, আর্থিক নিয়ন্ত্রক, বিভাগ বা অর্থ মন্ত্রণালয়, সেইসাথে আর্থিক কর্তৃপক্ষ এবং পরিসংখ্যান কর্তৃপক্ষগুলোর জন্য চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২০১৩ সালের মার্চে, দ্যা ফিনানসিয়াল ক্রাইমস এনফোর্সমেন্ট নেটওয়ার্ক ইউএস ব্যাংক সিক্রেসি অ্যাক্ট ভার্চুয়াল মুদ্রা তৈরি, বিনিময়, এবং প্রেরণের কাজের যুক্তদের উপরে কিভাবে কাজ করবে সেটি স্পট করার জন্য একটি নির্দেশিকা জারি করে।
২০১৪ সালের মে মাসে ইউ এস সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এস ই সি) "বিটকয়েন এবং অন্যান্য ভার্চুয়াল মুদ্রার ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করেছিল"। | পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কিং কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2620_01 | অদিতি সেন দে | অদিতি সেন দে একজন ভারতীয় বিজ্ঞানী এবং এলাহাবাদের হরিশ-চন্দ্র গবেষণা ইন্সটিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক। তিনি কোয়ান্টাম তথ্য এবং গণনা, কোয়ান্টাম যোগাযোগ, কোয়ান্টাম তথ্যগুপ্তিবিদ্যা এবং পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণার জন্য পরিচিত। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে তার অবদানের জন্য ভারতের বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা কাউন্সিল ২০১৮ সালে তাকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে শান্তি স্বরূপ ভটনাগর পুরস্কার প্রদান করে। তিনি এই পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রথম নারী পদার্থবিজ্ঞানী।
অদিতি সেন দে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তার মা লক্ষ্মী দে একজন স্কুল শিক্ষক ছিলেন। তার পিতা অজিত কুমার দে একজন রাজ্য-সরকারী কর্মচারী ছিলেন। তিনি কলকাতার সারদা আশ্রম বালিকা বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। তিনি সাখাওয়াত মেমোরিয়াল সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৯৯২ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছেন। গণিতে প্রবল আগ্রহ এবং উচ্চ দক্ষতার সাথে তিনি গণিত বিষয়ে অনার্স নিয়ে বিজ্ঞানে স্নাতক অর্জনের জন্য কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেথুন কলেজে যোগদান করেন। পরবর্তীকালে, তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজাবাজার বিজ্ঞান কলেজের ফলিত গণিত বিভাগে যোগদান করেন। সেখানে তিনি কোয়ান্টাম এবং পরিসংখ্যান পদার্থবিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী হন। তিনি ১৯৯৭ সালে সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। ভারতে কিছুদিন গবেষণামূলক পরে তিনি পোল্যান্ডের দানস্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে মারেক যুকভস্কির সাথে কাজ করা জন্য পোল্যান্ডে যান। সেখানে তিনি ২০০৪ সালের জানুয়ারিতে পিএইচডি অর্জন করেছিলেন। তার ডক্টরাল পড়াশোনার পরে তিনি লাইবনিৎজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ম্যাকিয়েজ লেভেনস্টেইনের সাথে কাজ করার জন্য হাম্বোল্ট রিসার্চ ফেলো হিসাবে জার্মানির হ্যানোভারে যান। এরপরে, তিনি কোয়ান্টাম তথ্য তত্ত্ব, ঘনপদার্থ এবং পরিসংখ্যান পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাওয়ার জন্য স্পেনের বার্সেলোনায় ইনস্টিটিউট অফ ফোটোনিক সায়েন্সেসে যোগদান করেন। তিনি স্পেনে থাকাকালীন মর্যাদাপূর্ণ রেমন ই কাহাল গবেষণা ফেলোশিপ অর্জন করেছিলেন। ২০০৮ সালে ভারতে ফিরে আসার পরে জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছুদিনের জন্য স্কুল অব ফিজিকাল সায়েন্সে পদার্থবিজ্ঞানে সহকারী অধ্যাপক হিসাবে যোগদান করে। তিনি ২০০৯ সালে এলাহাবাদের হরিশ-চন্দ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটে যোগদান করেন। সেখানে তিনি বর্তমানে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন। অদিতি দে ১০০টিরও বেশি পর্যালোচিত গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন এবং বেশ কয়েকজন বিশ্বখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানীদের সাথে কাজ করেছেন।
তিনি পদার্থবিজ্ঞানী উজ্জ্বল সেনের সাথে বিবাহিত। তার স্বামীও এলাহাবাদের হরিশ-চন্দ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটে অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন। | অদিতি সেন দে কোন ইন্সটিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ? | {
"answer_start": [
39,
39
],
"text": [
"এলাহাবাদের হরিশ-চন্দ্র গবেষণা ইন্সটিটিউটের",
"এলাহাবাদের হরিশ-চন্দ্র গবেষণা ইন্সটিটিউটের"
]
} |
bn_wiki_2620_03 | অদিতি সেন দে | অদিতি সেন দে একজন ভারতীয় বিজ্ঞানী এবং এলাহাবাদের হরিশ-চন্দ্র গবেষণা ইন্সটিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক। তিনি কোয়ান্টাম তথ্য এবং গণনা, কোয়ান্টাম যোগাযোগ, কোয়ান্টাম তথ্যগুপ্তিবিদ্যা এবং পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণার জন্য পরিচিত। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে তার অবদানের জন্য ভারতের বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা কাউন্সিল ২০১৮ সালে তাকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে শান্তি স্বরূপ ভটনাগর পুরস্কার প্রদান করে। তিনি এই পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রথম নারী পদার্থবিজ্ঞানী।
অদিতি সেন দে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তার মা লক্ষ্মী দে একজন স্কুল শিক্ষক ছিলেন। তার পিতা অজিত কুমার দে একজন রাজ্য-সরকারী কর্মচারী ছিলেন। তিনি কলকাতার সারদা আশ্রম বালিকা বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। তিনি সাখাওয়াত মেমোরিয়াল সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৯৯২ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছেন। গণিতে প্রবল আগ্রহ এবং উচ্চ দক্ষতার সাথে তিনি গণিত বিষয়ে অনার্স নিয়ে বিজ্ঞানে স্নাতক অর্জনের জন্য কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেথুন কলেজে যোগদান করেন। পরবর্তীকালে, তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজাবাজার বিজ্ঞান কলেজের ফলিত গণিত বিভাগে যোগদান করেন। সেখানে তিনি কোয়ান্টাম এবং পরিসংখ্যান পদার্থবিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী হন। তিনি ১৯৯৭ সালে সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। ভারতে কিছুদিন গবেষণামূলক পরে তিনি পোল্যান্ডের দানস্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে মারেক যুকভস্কির সাথে কাজ করা জন্য পোল্যান্ডে যান। সেখানে তিনি ২০০৪ সালের জানুয়ারিতে পিএইচডি অর্জন করেছিলেন। তার ডক্টরাল পড়াশোনার পরে তিনি লাইবনিৎজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ম্যাকিয়েজ লেভেনস্টেইনের সাথে কাজ করার জন্য হাম্বোল্ট রিসার্চ ফেলো হিসাবে জার্মানির হ্যানোভারে যান। এরপরে, তিনি কোয়ান্টাম তথ্য তত্ত্ব, ঘনপদার্থ এবং পরিসংখ্যান পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাওয়ার জন্য স্পেনের বার্সেলোনায় ইনস্টিটিউট অফ ফোটোনিক সায়েন্সেসে যোগদান করেন। তিনি স্পেনে থাকাকালীন মর্যাদাপূর্ণ রেমন ই কাহাল গবেষণা ফেলোশিপ অর্জন করেছিলেন। ২০০৮ সালে ভারতে ফিরে আসার পরে জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছুদিনের জন্য স্কুল অব ফিজিকাল সায়েন্সে পদার্থবিজ্ঞানে সহকারী অধ্যাপক হিসাবে যোগদান করে। তিনি ২০০৯ সালে এলাহাবাদের হরিশ-চন্দ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটে যোগদান করেন। সেখানে তিনি বর্তমানে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন। অদিতি দে ১০০টিরও বেশি পর্যালোচিত গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন এবং বেশ কয়েকজন বিশ্বখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানীদের সাথে কাজ করেছেন।
তিনি পদার্থবিজ্ঞানী উজ্জ্বল সেনের সাথে বিবাহিত। তার স্বামীও এলাহাবাদের হরিশ-চন্দ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটে অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন। | অদিতি সেন দে কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ? | {
"answer_start": [
438,
438
],
"text": [
"কলকাতায়",
"কলকাতায় "
]
} |
bn_wiki_1241_01 | লাক্স (সাবান) | লাক্স ইউনিলিভার কর্তৃক বিকশিত একটি বৈশ্বিক ব্র্যান্ড। এই ব্র্যান্ডের পণ্য পরিসীমার মধ্যে সৌন্দর্য সোপ, শাওয়ার জেল, চুলের শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ১৮৯৯ সালে লাক্স "সানলাইট প্ল্যাক" লন্ড্রি সাবান চালু করে। ১৯২৫ সালে, এটি বিশ্বের প্রথম গণ-বাজার টয়লেট সাবান হয়ে ওঠে। এটি নারী সেলিব্রিটি উপস্থাপনার প্রবর্তিনকারী একটি ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃত। ২০০৫ সালের হিসেবে, লাক্সের রাজস্ব ছিল আনুমানিক €১ বিলিয়ন, পাশাপাশি ১০০ টিরও অধিক দেশে ছড়িয়ে এর কার্যক্রম ছড়িয়ে পড়ে। লাক্স বর্তমানে, ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ব্রাজিল, থাইল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার মত অনেক উন্নয়নশীল দেশের বাজারে নেতৃত্বস্থানীয় ভূমিকায় অবস্থান করছে। ইউনিলিভার কর্তৃক বিকশিত, লাক্সের (সাবান) বর্তমান সদর দফতর সিঙ্গাপুরে অবস্থিত। | লাক্স কোন কোম্পানির মালিকানাধীন ? | {
"answer_start": [
6,
6
],
"text": [
"ইউনিলিভার",
"ইউনিলিভার"
]
} |
bn_wiki_1241_04 | লাক্স (সাবান) | লাক্স ইউনিলিভার কর্তৃক বিকশিত একটি বৈশ্বিক ব্র্যান্ড। এই ব্র্যান্ডের পণ্য পরিসীমার মধ্যে সৌন্দর্য সোপ, শাওয়ার জেল, চুলের শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ১৮৯৯ সালে লাক্স "সানলাইট প্ল্যাক" লন্ড্রি সাবান চালু করে। ১৯২৫ সালে, এটি বিশ্বের প্রথম গণ-বাজার টয়লেট সাবান হয়ে ওঠে। এটি নারী সেলিব্রিটি উপস্থাপনার প্রবর্তিনকারী একটি ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃত। ২০০৫ সালের হিসেবে, লাক্সের রাজস্ব ছিল আনুমানিক €১ বিলিয়ন, পাশাপাশি ১০০ টিরও অধিক দেশে ছড়িয়ে এর কার্যক্রম ছড়িয়ে পড়ে। লাক্স বর্তমানে, ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ব্রাজিল, থাইল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার মত অনেক উন্নয়নশীল দেশের বাজারে নেতৃত্বস্থানীয় ভূমিকায় অবস্থান করছে। ইউনিলিভার কর্তৃক বিকশিত, লাক্সের (সাবান) বর্তমান সদর দফতর সিঙ্গাপুরে অবস্থিত। | ২০০৫ সালের হিসেবে লাক্সের রাজস্ব কত ছিল? | {
"answer_start": [
410,
410
],
"text": [
"১ বিলিয়ন",
"১ বিলিয়ন"
]
} |
bn_wiki_1241_05 | লাক্স (সাবান) | লাক্স ইউনিলিভার কর্তৃক বিকশিত একটি বৈশ্বিক ব্র্যান্ড। এই ব্র্যান্ডের পণ্য পরিসীমার মধ্যে সৌন্দর্য সোপ, শাওয়ার জেল, চুলের শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ১৮৯৯ সালে লাক্স "সানলাইট প্ল্যাক" লন্ড্রি সাবান চালু করে। ১৯২৫ সালে, এটি বিশ্বের প্রথম গণ-বাজার টয়লেট সাবান হয়ে ওঠে। এটি নারী সেলিব্রিটি উপস্থাপনার প্রবর্তিনকারী একটি ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃত। ২০০৫ সালের হিসেবে, লাক্সের রাজস্ব ছিল আনুমানিক €১ বিলিয়ন, পাশাপাশি ১০০ টিরও অধিক দেশে ছড়িয়ে এর কার্যক্রম ছড়িয়ে পড়ে। লাক্স বর্তমানে, ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ব্রাজিল, থাইল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার মত অনেক উন্নয়নশীল দেশের বাজারে নেতৃত্বস্থানীয় ভূমিকায় অবস্থান করছে। ইউনিলিভার কর্তৃক বিকশিত, লাক্সের (সাবান) বর্তমান সদর দফতর সিঙ্গাপুরে অবস্থিত। | লাক্সের পূর্ববর্তী মালিক ছিল কোন কোম্পানি? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2878_01 | বাংলাদেশের রূপরেখা | বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র যার আনুষ্ঠানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পশ্চিম, উত্তর ও পূর্ব সীমান্তে আছে ভারত, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে আছে মায়ানমার, আর দক্ষিণ উপকূলের দিকে আছে বঙ্গোপসাগর। বাংলাদেশ ভৌগলিকভাবে একটি উর্বর বদ্বীপের উপরে অবস্থিত আছে। উল্লেখযোগ্য, বাংলাদেশ ও পার্শ্ববর্তী ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা একত্রে একটি অবিচ্ছিন্ন বাঙালি জাতিগত ও বাংলা-ভাষীগত অঞ্চল গঠন করে যার নাম "বঙ্গ" বা "বাংলা"। বঙ্গের পূর্বাংশ বা পূর্ব বাংলা ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ নামীয় পৃথক একটি আধুনিক জাতিরাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়
বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত তৈরি হয়েছিল ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে, বঙ্গ (বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি) এবং ব্রিটিশ ভারত বিভাগ করা হয়েছিল। বিভাগের পরে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চল তখন পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত, যেটি নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকারকালীন "পূর্ব বাংলা" থেকে "পূর্ব পাকিস্তান"-এ নামটি পরিবর্তিত করা হয়েছিল। শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। | বাংলাদেশ এর আনুষ্ঠানিক নাম কী? | {
"answer_start": [
65,
65
],
"text": [
"গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ",
"গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"
]
} |
bn_wiki_2878_02 | বাংলাদেশের রূপরেখা | বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র যার আনুষ্ঠানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পশ্চিম, উত্তর ও পূর্ব সীমান্তে আছে ভারত, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে আছে মায়ানমার, আর দক্ষিণ উপকূলের দিকে আছে বঙ্গোপসাগর। বাংলাদেশ ভৌগলিকভাবে একটি উর্বর বদ্বীপের উপরে অবস্থিত আছে। উল্লেখযোগ্য, বাংলাদেশ ও পার্শ্ববর্তী ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা একত্রে একটি অবিচ্ছিন্ন বাঙালি জাতিগত ও বাংলা-ভাষীগত অঞ্চল গঠন করে যার নাম "বঙ্গ" বা "বাংলা"। বঙ্গের পূর্বাংশ বা পূর্ব বাংলা ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ নামীয় পৃথক একটি আধুনিক জাতিরাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়
বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত তৈরি হয়েছিল ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে, বঙ্গ (বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি) এবং ব্রিটিশ ভারত বিভাগ করা হয়েছিল। বিভাগের পরে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চল তখন পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত, যেটি নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকারকালীন "পূর্ব বাংলা" থেকে "পূর্ব পাকিস্তান"-এ নামটি পরিবর্তিত করা হয়েছিল। শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। | বাংলাদেশের পশ্চিম, উত্তর ও পূর্ব সীমান্তে কোন দেশ আছে? | {
"answer_start": [
137,
137
],
"text": [
"ভারত",
"ভারত"
]
} |
bn_wiki_2878_03 | বাংলাদেশের রূপরেখা | বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র যার আনুষ্ঠানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পশ্চিম, উত্তর ও পূর্ব সীমান্তে আছে ভারত, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে আছে মায়ানমার, আর দক্ষিণ উপকূলের দিকে আছে বঙ্গোপসাগর। বাংলাদেশ ভৌগলিকভাবে একটি উর্বর বদ্বীপের উপরে অবস্থিত আছে। উল্লেখযোগ্য, বাংলাদেশ ও পার্শ্ববর্তী ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা একত্রে একটি অবিচ্ছিন্ন বাঙালি জাতিগত ও বাংলা-ভাষীগত অঞ্চল গঠন করে যার নাম "বঙ্গ" বা "বাংলা"। বঙ্গের পূর্বাংশ বা পূর্ব বাংলা ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ নামীয় পৃথক একটি আধুনিক জাতিরাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়
বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত তৈরি হয়েছিল ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে, বঙ্গ (বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি) এবং ব্রিটিশ ভারত বিভাগ করা হয়েছিল। বিভাগের পরে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চল তখন পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত, যেটি নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকারকালীন "পূর্ব বাংলা" থেকে "পূর্ব পাকিস্তান"-এ নামটি পরিবর্তিত করা হয়েছিল। শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। | বাংলাদেশ এর আয়তন কত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2878_04 | বাংলাদেশের রূপরেখা | বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র যার আনুষ্ঠানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পশ্চিম, উত্তর ও পূর্ব সীমান্তে আছে ভারত, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে আছে মায়ানমার, আর দক্ষিণ উপকূলের দিকে আছে বঙ্গোপসাগর। বাংলাদেশ ভৌগলিকভাবে একটি উর্বর বদ্বীপের উপরে অবস্থিত আছে। উল্লেখযোগ্য, বাংলাদেশ ও পার্শ্ববর্তী ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা একত্রে একটি অবিচ্ছিন্ন বাঙালি জাতিগত ও বাংলা-ভাষীগত অঞ্চল গঠন করে যার নাম "বঙ্গ" বা "বাংলা"। বঙ্গের পূর্বাংশ বা পূর্ব বাংলা ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ নামীয় পৃথক একটি আধুনিক জাতিরাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়
বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত তৈরি হয়েছিল ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে, বঙ্গ (বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি) এবং ব্রিটিশ ভারত বিভাগ করা হয়েছিল। বিভাগের পরে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চল তখন পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত, যেটি নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকারকালীন "পূর্ব বাংলা" থেকে "পূর্ব পাকিস্তান"-এ নামটি পরিবর্তিত করা হয়েছিল। শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। | বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত কত সালে তৈরি হয়েছিল? | {
"answer_start": [
605,
605
],
"text": [
"১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে",
"১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে"
]
} |
bn_wiki_2878_05 | বাংলাদেশের রূপরেখা | বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র যার আনুষ্ঠানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পশ্চিম, উত্তর ও পূর্ব সীমান্তে আছে ভারত, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে আছে মায়ানমার, আর দক্ষিণ উপকূলের দিকে আছে বঙ্গোপসাগর। বাংলাদেশ ভৌগলিকভাবে একটি উর্বর বদ্বীপের উপরে অবস্থিত আছে। উল্লেখযোগ্য, বাংলাদেশ ও পার্শ্ববর্তী ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা একত্রে একটি অবিচ্ছিন্ন বাঙালি জাতিগত ও বাংলা-ভাষীগত অঞ্চল গঠন করে যার নাম "বঙ্গ" বা "বাংলা"। বঙ্গের পূর্বাংশ বা পূর্ব বাংলা ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ নামীয় পৃথক একটি আধুনিক জাতিরাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়
বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত তৈরি হয়েছিল ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে, বঙ্গ (বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি) এবং ব্রিটিশ ভারত বিভাগ করা হয়েছিল। বিভাগের পরে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চল তখন পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত, যেটি নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকারকালীন "পূর্ব বাংলা" থেকে "পূর্ব পাকিস্তান"-এ নামটি পরিবর্তিত করা হয়েছিল। শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। | পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকারকালীন ""পূর্ব বাংলা"" কী নামে পরিচিত হয়? | {
"answer_start": [
907,
907
],
"text": [
"\"পূর্ব পাকিস্তান\"",
"\"পূর্ব পাকিস্তান\""
]
} |
bn_wiki_0735_01 | তড়িৎকোষ | ব্যাটারি রাসায়নিক শক্তিকে সরাসরি বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তর করে। অনেক ক্ষেত্রে মুক্ত হওয়া বৈদ্যুতিক শক্তি হল তড়িৎরাসায়নিক বিক্রিয়াধীন ধাতু, অক্সাইড বা অণুগুলির সংযোজন বা বন্ধন শক্তির পার্থক্য। উদাহরণস্বরূপ, দস্তা বা লিথিয়ামে শক্তি সঞ্চয় করা যেতে পারে, এগুলি উচ্চ-শক্তির ধাতু কারণ এগুলি অবস্থান্তর ধাতুগুলির মতো ডি-ইলেকট্রন বন্ধন দ্বারা স্থিতিশীল হয় না। ব্যাটারিগুলি এমনভাবে ডিজাইন করা হয় যেন, ইলেকট্রনগুলি কেবলমাত্র বৈদ্যুতিক সার্কিটের বাইরের অংশের মধ্য দিয়ে গেলেই শক্তিশালীভাবে অনুকূল রেডক্স বিক্রিয়া ঘটতে পারে।
একটি ব্যাটারি কিছু সংখ্যক ভোল্টায়িক কোষ নিয়ে গঠিত হয়। ধাতবক্যাটায়ন সংবলিত প্রতিটি কোষ একটি তড়িৎবিশ্লেষ্য পরিবাহীর মাধ্যমে সিরিজে যুক্ত দুটি অর্ধ কোষ নিয়ে গঠিত হয়। একটি অর্ধ কোষের মধ্যে থাকে তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ এবং ঋণাত্মক তড়িৎদ্বার, যে তড়িৎদ্বারে অ্যানায়নগুলি (ঋণাত্মকভাবে আহিত আয়ন) স্থানান্তরিত হয়; অন্য অর্ধকোষের মধ্যে থাকে তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ এবং ধনাত্মক তড়িৎদ্বার, যে তড়িৎদ্বারে ক্যাটায়নগুলি (ধনাত্মকভাবে আহিত আয়ন ) স্থানান্তরিত হয়। ক্যাথোডে ক্যাটায়নগুলি হ্রাস পায় (ইলেকট্রন যুক্ত হয়), তবে ধাতব পরমাণুগুলি অ্যানোডে জারিত হয় (ইলেকট্রন স্থানান্তরিত হয়)। কিছু কোষে প্রতিটি অর্ধকোষের জন্য আলাদা তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ ব্যবহার করা হয়; তারপরে তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থগুলির মিশ্রণ রোধ করতে একটি বিভাজক ব্যবহৃত হয় তবে বৈদ্যুতিক সার্কিট সম্পূর্ণ করার জন্য আয়নগুলিকে অর্ধকোষগুলির মধ্যে প্রবাহিত হতে দেয় ।
প্রতিটি অর্ধকোষের একটি মানদণ্ড সাথে আপেক্ষিক একটি তড়িচ্চালক বল (ইএমএফ, ভোল্ট এককে পরিমাপ করা হয়) থাকে। কোষের নিট তড়িচ্চালক বল হল তার অর্ধ-কোষগুলির তড়িচ্চালক বলের মধ্যকার পার্থক্য।
একটি কোষের প্রান্তগুলি জুড়ে বৈদ্যুতিক চালিকা শক্তি বা টার্মিনাল ভোল্টেজ (পার্থক্য) হিসাবে পরিচিত এবং এটিকে ভোল্ট এককে পরিমাপ করা হয়। চার্জও হচ্ছে না বা ক্ষরণও হচ্ছে না এমন কোষের টার্মিনাল ভোল্টেজকে ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজ বলে এবং এটি কোষের তড়িচ্চালক বলের সমান হয়। অভ্যন্তরীণ রোধের কারণে, যে কোষটি ক্ষরণ হচ্ছে তার টার্মিনাল ভোল্টেজ ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজের তুলনায় মাত্রায় কম হয় এবং চার্জ হচ্ছে এমন কোনও কোষের টার্মিনাল ভোল্টেজ, ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজকে ছাড়িয়ে যায়। একটি আদর্শ কোষে স্বল্পতম অভ্যন্তরীণ রোধ থাকে, সুতরাং এটি নিঃশেষ হওয়া অবধি একটি ধ্রুবক টার্মিনাল ভোল্টেজ বজায় রাখতে পারে, তারপরে শূন্যে নেমে যায়। যেমন একটি কোষ যদি ১.৫ ভোল্ট বজায় রাখে এবং এক কুলম্ব চার্জ উৎপন্ন করে, তাহলে এটি সম্পূর্ণ ক্ষরণ হলে ১.৫ জুল কাজ সম্পন্ন করবে। প্রকৃত কোষগুলিতে, অভ্যন্তরীণ রোধ ক্ষরণ অবস্থায় বৃদ্ধি পায় এবং ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজও ক্ষরণ অবস্থায় হ্রাস পায়। যদি গ্রাফে সময়ের বিপরীতে ভোল্টেজ এবং রোধ আঁকা হয় তবে সাধারণত তাতে একটি বক্ররেখা পাওয়া যায়; প্রয়োগকৃত রসায়ন এবং অভ্যন্তরীণ বিন্যাস অনুসারে বক্রের আকার পরিবর্তিত হয়।
কোনও কোষের টার্মিনালগুলিতে বিকশিত ভোল্টেজ তার তড়িৎদ্বারের শক্তি মুক্তির রাসায়নিক বিক্রিয়াগুলি ও তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থের উপর নির্ভর করে। ক্ষার এবং দস্তা–কার্বন কোষগুলির আলাদা আলাদা রসায়ন রয়েছে তবে তাদের প্রায় ১.৫ ভোল্টের একই তড়িচ্চালক বল থাকে; তেমনি নিকেল কেডমিয়াম এবং নিকেল মেটাল হাইড্রাইড কোষের আলাদা আলাদা রসায়ন রয়েছে তবে তাদের প্রায় ১.২ ভোল্টের একই তড়িচ্চালক বল থাকে। লিথিয়াম যৌগসমূহের বিক্রিয়াগুলিতে উচ্চ তড়িৎরাসায়নিক বিভব পরিবর্তিত হয় বলে লিথিয়াম কোষগুলি ৩ ভোল্ট বা তারও বেশি তড়িচ্চালক বল প্রদান করে। | ব্যাটারি কোন শক্তিকে সরাসরি বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তর করে? | {
"answer_start": [
9,
9
],
"text": [
"রাসায়নিক শক্তিকে",
"রাসায়নিক শক্তিকে"
]
} |
bn_wiki_0735_02 | তড়িৎকোষ | ব্যাটারি রাসায়নিক শক্তিকে সরাসরি বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তর করে। অনেক ক্ষেত্রে মুক্ত হওয়া বৈদ্যুতিক শক্তি হল তড়িৎরাসায়নিক বিক্রিয়াধীন ধাতু, অক্সাইড বা অণুগুলির সংযোজন বা বন্ধন শক্তির পার্থক্য। উদাহরণস্বরূপ, দস্তা বা লিথিয়ামে শক্তি সঞ্চয় করা যেতে পারে, এগুলি উচ্চ-শক্তির ধাতু কারণ এগুলি অবস্থান্তর ধাতুগুলির মতো ডি-ইলেকট্রন বন্ধন দ্বারা স্থিতিশীল হয় না। ব্যাটারিগুলি এমনভাবে ডিজাইন করা হয় যেন, ইলেকট্রনগুলি কেবলমাত্র বৈদ্যুতিক সার্কিটের বাইরের অংশের মধ্য দিয়ে গেলেই শক্তিশালীভাবে অনুকূল রেডক্স বিক্রিয়া ঘটতে পারে।
একটি ব্যাটারি কিছু সংখ্যক ভোল্টায়িক কোষ নিয়ে গঠিত হয়। ধাতবক্যাটায়ন সংবলিত প্রতিটি কোষ একটি তড়িৎবিশ্লেষ্য পরিবাহীর মাধ্যমে সিরিজে যুক্ত দুটি অর্ধ কোষ নিয়ে গঠিত হয়। একটি অর্ধ কোষের মধ্যে থাকে তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ এবং ঋণাত্মক তড়িৎদ্বার, যে তড়িৎদ্বারে অ্যানায়নগুলি (ঋণাত্মকভাবে আহিত আয়ন) স্থানান্তরিত হয়; অন্য অর্ধকোষের মধ্যে থাকে তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ এবং ধনাত্মক তড়িৎদ্বার, যে তড়িৎদ্বারে ক্যাটায়নগুলি (ধনাত্মকভাবে আহিত আয়ন ) স্থানান্তরিত হয়। ক্যাথোডে ক্যাটায়নগুলি হ্রাস পায় (ইলেকট্রন যুক্ত হয়), তবে ধাতব পরমাণুগুলি অ্যানোডে জারিত হয় (ইলেকট্রন স্থানান্তরিত হয়)। কিছু কোষে প্রতিটি অর্ধকোষের জন্য আলাদা তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ ব্যবহার করা হয়; তারপরে তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থগুলির মিশ্রণ রোধ করতে একটি বিভাজক ব্যবহৃত হয় তবে বৈদ্যুতিক সার্কিট সম্পূর্ণ করার জন্য আয়নগুলিকে অর্ধকোষগুলির মধ্যে প্রবাহিত হতে দেয় ।
প্রতিটি অর্ধকোষের একটি মানদণ্ড সাথে আপেক্ষিক একটি তড়িচ্চালক বল (ইএমএফ, ভোল্ট এককে পরিমাপ করা হয়) থাকে। কোষের নিট তড়িচ্চালক বল হল তার অর্ধ-কোষগুলির তড়িচ্চালক বলের মধ্যকার পার্থক্য।
একটি কোষের প্রান্তগুলি জুড়ে বৈদ্যুতিক চালিকা শক্তি বা টার্মিনাল ভোল্টেজ (পার্থক্য) হিসাবে পরিচিত এবং এটিকে ভোল্ট এককে পরিমাপ করা হয়। চার্জও হচ্ছে না বা ক্ষরণও হচ্ছে না এমন কোষের টার্মিনাল ভোল্টেজকে ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজ বলে এবং এটি কোষের তড়িচ্চালক বলের সমান হয়। অভ্যন্তরীণ রোধের কারণে, যে কোষটি ক্ষরণ হচ্ছে তার টার্মিনাল ভোল্টেজ ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজের তুলনায় মাত্রায় কম হয় এবং চার্জ হচ্ছে এমন কোনও কোষের টার্মিনাল ভোল্টেজ, ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজকে ছাড়িয়ে যায়। একটি আদর্শ কোষে স্বল্পতম অভ্যন্তরীণ রোধ থাকে, সুতরাং এটি নিঃশেষ হওয়া অবধি একটি ধ্রুবক টার্মিনাল ভোল্টেজ বজায় রাখতে পারে, তারপরে শূন্যে নেমে যায়। যেমন একটি কোষ যদি ১.৫ ভোল্ট বজায় রাখে এবং এক কুলম্ব চার্জ উৎপন্ন করে, তাহলে এটি সম্পূর্ণ ক্ষরণ হলে ১.৫ জুল কাজ সম্পন্ন করবে। প্রকৃত কোষগুলিতে, অভ্যন্তরীণ রোধ ক্ষরণ অবস্থায় বৃদ্ধি পায় এবং ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজও ক্ষরণ অবস্থায় হ্রাস পায়। যদি গ্রাফে সময়ের বিপরীতে ভোল্টেজ এবং রোধ আঁকা হয় তবে সাধারণত তাতে একটি বক্ররেখা পাওয়া যায়; প্রয়োগকৃত রসায়ন এবং অভ্যন্তরীণ বিন্যাস অনুসারে বক্রের আকার পরিবর্তিত হয়।
কোনও কোষের টার্মিনালগুলিতে বিকশিত ভোল্টেজ তার তড়িৎদ্বারের শক্তি মুক্তির রাসায়নিক বিক্রিয়াগুলি ও তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থের উপর নির্ভর করে। ক্ষার এবং দস্তা–কার্বন কোষগুলির আলাদা আলাদা রসায়ন রয়েছে তবে তাদের প্রায় ১.৫ ভোল্টের একই তড়িচ্চালক বল থাকে; তেমনি নিকেল কেডমিয়াম এবং নিকেল মেটাল হাইড্রাইড কোষের আলাদা আলাদা রসায়ন রয়েছে তবে তাদের প্রায় ১.২ ভোল্টের একই তড়িচ্চালক বল থাকে। লিথিয়াম যৌগসমূহের বিক্রিয়াগুলিতে উচ্চ তড়িৎরাসায়নিক বিভব পরিবর্তিত হয় বলে লিথিয়াম কোষগুলি ৩ ভোল্ট বা তারও বেশি তড়িচ্চালক বল প্রদান করে। | একটি ব্যাটারি কোন কোষ নিয়ে গঠিত হয়? | {
"answer_start": [
538,
538
],
"text": [
"কিছু সংখ্যক ভোল্টায়িক কোষ",
"কিছু সংখ্যক ভোল্টায়িক কোষ নিয়ে গঠিত হয়"
]
} |
bn_wiki_0735_04 | তড়িৎকোষ | ব্যাটারি রাসায়নিক শক্তিকে সরাসরি বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তর করে। অনেক ক্ষেত্রে মুক্ত হওয়া বৈদ্যুতিক শক্তি হল তড়িৎরাসায়নিক বিক্রিয়াধীন ধাতু, অক্সাইড বা অণুগুলির সংযোজন বা বন্ধন শক্তির পার্থক্য। উদাহরণস্বরূপ, দস্তা বা লিথিয়ামে শক্তি সঞ্চয় করা যেতে পারে, এগুলি উচ্চ-শক্তির ধাতু কারণ এগুলি অবস্থান্তর ধাতুগুলির মতো ডি-ইলেকট্রন বন্ধন দ্বারা স্থিতিশীল হয় না। ব্যাটারিগুলি এমনভাবে ডিজাইন করা হয় যেন, ইলেকট্রনগুলি কেবলমাত্র বৈদ্যুতিক সার্কিটের বাইরের অংশের মধ্য দিয়ে গেলেই শক্তিশালীভাবে অনুকূল রেডক্স বিক্রিয়া ঘটতে পারে।
একটি ব্যাটারি কিছু সংখ্যক ভোল্টায়িক কোষ নিয়ে গঠিত হয়। ধাতবক্যাটায়ন সংবলিত প্রতিটি কোষ একটি তড়িৎবিশ্লেষ্য পরিবাহীর মাধ্যমে সিরিজে যুক্ত দুটি অর্ধ কোষ নিয়ে গঠিত হয়। একটি অর্ধ কোষের মধ্যে থাকে তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ এবং ঋণাত্মক তড়িৎদ্বার, যে তড়িৎদ্বারে অ্যানায়নগুলি (ঋণাত্মকভাবে আহিত আয়ন) স্থানান্তরিত হয়; অন্য অর্ধকোষের মধ্যে থাকে তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ এবং ধনাত্মক তড়িৎদ্বার, যে তড়িৎদ্বারে ক্যাটায়নগুলি (ধনাত্মকভাবে আহিত আয়ন ) স্থানান্তরিত হয়। ক্যাথোডে ক্যাটায়নগুলি হ্রাস পায় (ইলেকট্রন যুক্ত হয়), তবে ধাতব পরমাণুগুলি অ্যানোডে জারিত হয় (ইলেকট্রন স্থানান্তরিত হয়)। কিছু কোষে প্রতিটি অর্ধকোষের জন্য আলাদা তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ ব্যবহার করা হয়; তারপরে তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থগুলির মিশ্রণ রোধ করতে একটি বিভাজক ব্যবহৃত হয় তবে বৈদ্যুতিক সার্কিট সম্পূর্ণ করার জন্য আয়নগুলিকে অর্ধকোষগুলির মধ্যে প্রবাহিত হতে দেয় ।
প্রতিটি অর্ধকোষের একটি মানদণ্ড সাথে আপেক্ষিক একটি তড়িচ্চালক বল (ইএমএফ, ভোল্ট এককে পরিমাপ করা হয়) থাকে। কোষের নিট তড়িচ্চালক বল হল তার অর্ধ-কোষগুলির তড়িচ্চালক বলের মধ্যকার পার্থক্য।
একটি কোষের প্রান্তগুলি জুড়ে বৈদ্যুতিক চালিকা শক্তি বা টার্মিনাল ভোল্টেজ (পার্থক্য) হিসাবে পরিচিত এবং এটিকে ভোল্ট এককে পরিমাপ করা হয়। চার্জও হচ্ছে না বা ক্ষরণও হচ্ছে না এমন কোষের টার্মিনাল ভোল্টেজকে ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজ বলে এবং এটি কোষের তড়িচ্চালক বলের সমান হয়। অভ্যন্তরীণ রোধের কারণে, যে কোষটি ক্ষরণ হচ্ছে তার টার্মিনাল ভোল্টেজ ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজের তুলনায় মাত্রায় কম হয় এবং চার্জ হচ্ছে এমন কোনও কোষের টার্মিনাল ভোল্টেজ, ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজকে ছাড়িয়ে যায়। একটি আদর্শ কোষে স্বল্পতম অভ্যন্তরীণ রোধ থাকে, সুতরাং এটি নিঃশেষ হওয়া অবধি একটি ধ্রুবক টার্মিনাল ভোল্টেজ বজায় রাখতে পারে, তারপরে শূন্যে নেমে যায়। যেমন একটি কোষ যদি ১.৫ ভোল্ট বজায় রাখে এবং এক কুলম্ব চার্জ উৎপন্ন করে, তাহলে এটি সম্পূর্ণ ক্ষরণ হলে ১.৫ জুল কাজ সম্পন্ন করবে। প্রকৃত কোষগুলিতে, অভ্যন্তরীণ রোধ ক্ষরণ অবস্থায় বৃদ্ধি পায় এবং ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজও ক্ষরণ অবস্থায় হ্রাস পায়। যদি গ্রাফে সময়ের বিপরীতে ভোল্টেজ এবং রোধ আঁকা হয় তবে সাধারণত তাতে একটি বক্ররেখা পাওয়া যায়; প্রয়োগকৃত রসায়ন এবং অভ্যন্তরীণ বিন্যাস অনুসারে বক্রের আকার পরিবর্তিত হয়।
কোনও কোষের টার্মিনালগুলিতে বিকশিত ভোল্টেজ তার তড়িৎদ্বারের শক্তি মুক্তির রাসায়নিক বিক্রিয়াগুলি ও তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থের উপর নির্ভর করে। ক্ষার এবং দস্তা–কার্বন কোষগুলির আলাদা আলাদা রসায়ন রয়েছে তবে তাদের প্রায় ১.৫ ভোল্টের একই তড়িচ্চালক বল থাকে; তেমনি নিকেল কেডমিয়াম এবং নিকেল মেটাল হাইড্রাইড কোষের আলাদা আলাদা রসায়ন রয়েছে তবে তাদের প্রায় ১.২ ভোল্টের একই তড়িচ্চালক বল থাকে। লিথিয়াম যৌগসমূহের বিক্রিয়াগুলিতে উচ্চ তড়িৎরাসায়নিক বিভব পরিবর্তিত হয় বলে লিথিয়াম কোষগুলি ৩ ভোল্ট বা তারও বেশি তড়িচ্চালক বল প্রদান করে। | ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজ বলতে কী বুঝায় ? | {
"answer_start": [
1668,
1668
],
"text": [
"চার্জও হচ্ছে না বা ক্ষরণও হচ্ছে না এমন কোষের টার্মিনাল ভোল্টেজ",
"চার্জও হচ্ছে না বা ক্ষরণও হচ্ছে না এমন কোষের টার্মিনাল ভোল্টেজ"
]
} |
bn_wiki_0735_05 | তড়িৎকোষ | ব্যাটারি রাসায়নিক শক্তিকে সরাসরি বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তর করে। অনেক ক্ষেত্রে মুক্ত হওয়া বৈদ্যুতিক শক্তি হল তড়িৎরাসায়নিক বিক্রিয়াধীন ধাতু, অক্সাইড বা অণুগুলির সংযোজন বা বন্ধন শক্তির পার্থক্য। উদাহরণস্বরূপ, দস্তা বা লিথিয়ামে শক্তি সঞ্চয় করা যেতে পারে, এগুলি উচ্চ-শক্তির ধাতু কারণ এগুলি অবস্থান্তর ধাতুগুলির মতো ডি-ইলেকট্রন বন্ধন দ্বারা স্থিতিশীল হয় না। ব্যাটারিগুলি এমনভাবে ডিজাইন করা হয় যেন, ইলেকট্রনগুলি কেবলমাত্র বৈদ্যুতিক সার্কিটের বাইরের অংশের মধ্য দিয়ে গেলেই শক্তিশালীভাবে অনুকূল রেডক্স বিক্রিয়া ঘটতে পারে।
একটি ব্যাটারি কিছু সংখ্যক ভোল্টায়িক কোষ নিয়ে গঠিত হয়। ধাতবক্যাটায়ন সংবলিত প্রতিটি কোষ একটি তড়িৎবিশ্লেষ্য পরিবাহীর মাধ্যমে সিরিজে যুক্ত দুটি অর্ধ কোষ নিয়ে গঠিত হয়। একটি অর্ধ কোষের মধ্যে থাকে তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ এবং ঋণাত্মক তড়িৎদ্বার, যে তড়িৎদ্বারে অ্যানায়নগুলি (ঋণাত্মকভাবে আহিত আয়ন) স্থানান্তরিত হয়; অন্য অর্ধকোষের মধ্যে থাকে তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ এবং ধনাত্মক তড়িৎদ্বার, যে তড়িৎদ্বারে ক্যাটায়নগুলি (ধনাত্মকভাবে আহিত আয়ন ) স্থানান্তরিত হয়। ক্যাথোডে ক্যাটায়নগুলি হ্রাস পায় (ইলেকট্রন যুক্ত হয়), তবে ধাতব পরমাণুগুলি অ্যানোডে জারিত হয় (ইলেকট্রন স্থানান্তরিত হয়)। কিছু কোষে প্রতিটি অর্ধকোষের জন্য আলাদা তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ ব্যবহার করা হয়; তারপরে তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থগুলির মিশ্রণ রোধ করতে একটি বিভাজক ব্যবহৃত হয় তবে বৈদ্যুতিক সার্কিট সম্পূর্ণ করার জন্য আয়নগুলিকে অর্ধকোষগুলির মধ্যে প্রবাহিত হতে দেয় ।
প্রতিটি অর্ধকোষের একটি মানদণ্ড সাথে আপেক্ষিক একটি তড়িচ্চালক বল (ইএমএফ, ভোল্ট এককে পরিমাপ করা হয়) থাকে। কোষের নিট তড়িচ্চালক বল হল তার অর্ধ-কোষগুলির তড়িচ্চালক বলের মধ্যকার পার্থক্য।
একটি কোষের প্রান্তগুলি জুড়ে বৈদ্যুতিক চালিকা শক্তি বা টার্মিনাল ভোল্টেজ (পার্থক্য) হিসাবে পরিচিত এবং এটিকে ভোল্ট এককে পরিমাপ করা হয়। চার্জও হচ্ছে না বা ক্ষরণও হচ্ছে না এমন কোষের টার্মিনাল ভোল্টেজকে ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজ বলে এবং এটি কোষের তড়িচ্চালক বলের সমান হয়। অভ্যন্তরীণ রোধের কারণে, যে কোষটি ক্ষরণ হচ্ছে তার টার্মিনাল ভোল্টেজ ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজের তুলনায় মাত্রায় কম হয় এবং চার্জ হচ্ছে এমন কোনও কোষের টার্মিনাল ভোল্টেজ, ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজকে ছাড়িয়ে যায়। একটি আদর্শ কোষে স্বল্পতম অভ্যন্তরীণ রোধ থাকে, সুতরাং এটি নিঃশেষ হওয়া অবধি একটি ধ্রুবক টার্মিনাল ভোল্টেজ বজায় রাখতে পারে, তারপরে শূন্যে নেমে যায়। যেমন একটি কোষ যদি ১.৫ ভোল্ট বজায় রাখে এবং এক কুলম্ব চার্জ উৎপন্ন করে, তাহলে এটি সম্পূর্ণ ক্ষরণ হলে ১.৫ জুল কাজ সম্পন্ন করবে। প্রকৃত কোষগুলিতে, অভ্যন্তরীণ রোধ ক্ষরণ অবস্থায় বৃদ্ধি পায় এবং ওপেন-সার্কিট ভোল্টেজও ক্ষরণ অবস্থায় হ্রাস পায়। যদি গ্রাফে সময়ের বিপরীতে ভোল্টেজ এবং রোধ আঁকা হয় তবে সাধারণত তাতে একটি বক্ররেখা পাওয়া যায়; প্রয়োগকৃত রসায়ন এবং অভ্যন্তরীণ বিন্যাস অনুসারে বক্রের আকার পরিবর্তিত হয়।
কোনও কোষের টার্মিনালগুলিতে বিকশিত ভোল্টেজ তার তড়িৎদ্বারের শক্তি মুক্তির রাসায়নিক বিক্রিয়াগুলি ও তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থের উপর নির্ভর করে। ক্ষার এবং দস্তা–কার্বন কোষগুলির আলাদা আলাদা রসায়ন রয়েছে তবে তাদের প্রায় ১.৫ ভোল্টের একই তড়িচ্চালক বল থাকে; তেমনি নিকেল কেডমিয়াম এবং নিকেল মেটাল হাইড্রাইড কোষের আলাদা আলাদা রসায়ন রয়েছে তবে তাদের প্রায় ১.২ ভোল্টের একই তড়িচ্চালক বল থাকে। লিথিয়াম যৌগসমূহের বিক্রিয়াগুলিতে উচ্চ তড়িৎরাসায়নিক বিভব পরিবর্তিত হয় বলে লিথিয়াম কোষগুলি ৩ ভোল্ট বা তারও বেশি তড়িচ্চালক বল প্রদান করে। | তড়িচ্চালক বল বলতে কী বুঝায় ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2295_01 | সংবাদ | সপ্তদশ শতকের শুরুর দিকে সংবাদপত্রের সূচনা ঘটে। এর পূর্বে সংক্ষিপ্ত সরকারি ঘোষণা বা ইস্তেহার এবং রাজার আজ্ঞা প্রধান প্রধান নগরগুলোতে প্রকাশিত হতো। প্রথম লিখিতভাবে সংবাদ বা খবরের ব্যবহার মিশরে সু-সংগঠিতভাবে প্রবর্তন হয়েছিল। খ্রীষ্ট-পূর্ব ২৪০০ বছর পূর্বে ফারাও শাসন আমলে বর্তমানকালের জনপ্রিয় সংবাদ মাধ্যম কুরিয়ার সার্ভিসের আদলে রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রসারনের উদ্দেশ্যে ডিক্রী বা আদেশনামা প্রচারের ব্যবস্থা করা হতো।
প্রাচীন রোমের এক্টা ডিওরনা বা সরকারের তরফে জুলিয়াস সিজার কর্তৃক ঘোষিত ইস্তেহার জনগণের উদ্দেশ্যে তৈরী করতেন। এগুলো ধাতব পদার্থ অথবা পাথরের সাহায্যে জনগণের সম্মুখে প্রচার করা হতো।
চীনের সরকারশাসিত প্রথমদিককার সময়ে সংবাদ শীট আকৃতিতে তৈরী করা হতো। এটি টিপাও নামে পরিচিত ছিল। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শতাব্দীতে হ্যান রাজবংশের শেষদিককার সময়কালে আদালতের জন্য প্রচারের ব্যবস্থা করা হতো। ৭১৩ থেকে ৭৩৪ খ্রীষ্টাব্দের মধ্যে ত্যাং রাজবংশের আমলে কাইয়ুন জা বাও (আদালতের ইস্তেহার) নামে সরকারীভাবে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছিল। এটি সিল্কের উপর হস্তলিখিত ছিল। সরকারী কর্মীরাই এটি প্রচারের উদ্দেশ্যে পড়ার জন্য অনুমতিপ্রাপ্ত ছিল। ১৫৮২ সালে মিং রাজত্বকালের শেষদিকে ব্যক্তিগতভাবে সংবাদ প্রকাশের প্রথম তথ্যসূত্র প্রয়োগের উল্লেখ করা হয়।
আধুনিক ইউরোপের শুরুর দিকে আন্তঃসীমান্ত এলাকায় পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধিকল্পে তথ্য বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে হস্তলিখিত সংবাদের কাগজ ব্যবহার করা হয়েছিল। ১৫৫৬ সালে ভেনিস প্রজাতন্ত্রীয় সরকার প্রথমবারের মতো মাসিক নটিজি স্ক্রিট প্রকাশ করে। এর মূল্য ছিল এক গেজেটা। | কত শতকের শুরুর দিকে সংবাদপত্রের সূচনা ঘটে? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"সপ্তদশ",
"সপ্তদশ"
]
} |
bn_wiki_2295_02 | সংবাদ | সপ্তদশ শতকের শুরুর দিকে সংবাদপত্রের সূচনা ঘটে। এর পূর্বে সংক্ষিপ্ত সরকারি ঘোষণা বা ইস্তেহার এবং রাজার আজ্ঞা প্রধান প্রধান নগরগুলোতে প্রকাশিত হতো। প্রথম লিখিতভাবে সংবাদ বা খবরের ব্যবহার মিশরে সু-সংগঠিতভাবে প্রবর্তন হয়েছিল। খ্রীষ্ট-পূর্ব ২৪০০ বছর পূর্বে ফারাও শাসন আমলে বর্তমানকালের জনপ্রিয় সংবাদ মাধ্যম কুরিয়ার সার্ভিসের আদলে রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রসারনের উদ্দেশ্যে ডিক্রী বা আদেশনামা প্রচারের ব্যবস্থা করা হতো।
প্রাচীন রোমের এক্টা ডিওরনা বা সরকারের তরফে জুলিয়াস সিজার কর্তৃক ঘোষিত ইস্তেহার জনগণের উদ্দেশ্যে তৈরী করতেন। এগুলো ধাতব পদার্থ অথবা পাথরের সাহায্যে জনগণের সম্মুখে প্রচার করা হতো।
চীনের সরকারশাসিত প্রথমদিককার সময়ে সংবাদ শীট আকৃতিতে তৈরী করা হতো। এটি টিপাও নামে পরিচিত ছিল। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শতাব্দীতে হ্যান রাজবংশের শেষদিককার সময়কালে আদালতের জন্য প্রচারের ব্যবস্থা করা হতো। ৭১৩ থেকে ৭৩৪ খ্রীষ্টাব্দের মধ্যে ত্যাং রাজবংশের আমলে কাইয়ুন জা বাও (আদালতের ইস্তেহার) নামে সরকারীভাবে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছিল। এটি সিল্কের উপর হস্তলিখিত ছিল। সরকারী কর্মীরাই এটি প্রচারের উদ্দেশ্যে পড়ার জন্য অনুমতিপ্রাপ্ত ছিল। ১৫৮২ সালে মিং রাজত্বকালের শেষদিকে ব্যক্তিগতভাবে সংবাদ প্রকাশের প্রথম তথ্যসূত্র প্রয়োগের উল্লেখ করা হয়।
আধুনিক ইউরোপের শুরুর দিকে আন্তঃসীমান্ত এলাকায় পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধিকল্পে তথ্য বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে হস্তলিখিত সংবাদের কাগজ ব্যবহার করা হয়েছিল। ১৫৫৬ সালে ভেনিস প্রজাতন্ত্রীয় সরকার প্রথমবারের মতো মাসিক নটিজি স্ক্রিট প্রকাশ করে। এর মূল্য ছিল এক গেজেটা। | এক্টা ডিওরনা কী? | {
"answer_start": [
448,
448
],
"text": [
"সরকারের তরফে জুলিয়াস সিজার কর্তৃক ঘোষিত ইস্তেহার",
"সরকারের তরফে জুলিয়াস সিজার কর্তৃক ঘোষিত ইস্তেহার"
]
} |
bn_wiki_2295_03 | সংবাদ | সপ্তদশ শতকের শুরুর দিকে সংবাদপত্রের সূচনা ঘটে। এর পূর্বে সংক্ষিপ্ত সরকারি ঘোষণা বা ইস্তেহার এবং রাজার আজ্ঞা প্রধান প্রধান নগরগুলোতে প্রকাশিত হতো। প্রথম লিখিতভাবে সংবাদ বা খবরের ব্যবহার মিশরে সু-সংগঠিতভাবে প্রবর্তন হয়েছিল। খ্রীষ্ট-পূর্ব ২৪০০ বছর পূর্বে ফারাও শাসন আমলে বর্তমানকালের জনপ্রিয় সংবাদ মাধ্যম কুরিয়ার সার্ভিসের আদলে রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রসারনের উদ্দেশ্যে ডিক্রী বা আদেশনামা প্রচারের ব্যবস্থা করা হতো।
প্রাচীন রোমের এক্টা ডিওরনা বা সরকারের তরফে জুলিয়াস সিজার কর্তৃক ঘোষিত ইস্তেহার জনগণের উদ্দেশ্যে তৈরী করতেন। এগুলো ধাতব পদার্থ অথবা পাথরের সাহায্যে জনগণের সম্মুখে প্রচার করা হতো।
চীনের সরকারশাসিত প্রথমদিককার সময়ে সংবাদ শীট আকৃতিতে তৈরী করা হতো। এটি টিপাও নামে পরিচিত ছিল। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শতাব্দীতে হ্যান রাজবংশের শেষদিককার সময়কালে আদালতের জন্য প্রচারের ব্যবস্থা করা হতো। ৭১৩ থেকে ৭৩৪ খ্রীষ্টাব্দের মধ্যে ত্যাং রাজবংশের আমলে কাইয়ুন জা বাও (আদালতের ইস্তেহার) নামে সরকারীভাবে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছিল। এটি সিল্কের উপর হস্তলিখিত ছিল। সরকারী কর্মীরাই এটি প্রচারের উদ্দেশ্যে পড়ার জন্য অনুমতিপ্রাপ্ত ছিল। ১৫৮২ সালে মিং রাজত্বকালের শেষদিকে ব্যক্তিগতভাবে সংবাদ প্রকাশের প্রথম তথ্যসূত্র প্রয়োগের উল্লেখ করা হয়।
আধুনিক ইউরোপের শুরুর দিকে আন্তঃসীমান্ত এলাকায় পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধিকল্পে তথ্য বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে হস্তলিখিত সংবাদের কাগজ ব্যবহার করা হয়েছিল। ১৫৫৬ সালে ভেনিস প্রজাতন্ত্রীয় সরকার প্রথমবারের মতো মাসিক নটিজি স্ক্রিট প্রকাশ করে। এর মূল্য ছিল এক গেজেটা। | কত সালে ভেনিস প্রজাতন্ত্রীয় সরকার প্রথমবারের মতো মাসিক নটিজি স্ক্রিট প্রকাশ করে? | {
"answer_start": [
1279,
1279
],
"text": [
"১৫৫৬",
"১৫৫৬"
]
} |
bn_wiki_2295_04 | সংবাদ | সপ্তদশ শতকের শুরুর দিকে সংবাদপত্রের সূচনা ঘটে। এর পূর্বে সংক্ষিপ্ত সরকারি ঘোষণা বা ইস্তেহার এবং রাজার আজ্ঞা প্রধান প্রধান নগরগুলোতে প্রকাশিত হতো। প্রথম লিখিতভাবে সংবাদ বা খবরের ব্যবহার মিশরে সু-সংগঠিতভাবে প্রবর্তন হয়েছিল। খ্রীষ্ট-পূর্ব ২৪০০ বছর পূর্বে ফারাও শাসন আমলে বর্তমানকালের জনপ্রিয় সংবাদ মাধ্যম কুরিয়ার সার্ভিসের আদলে রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রসারনের উদ্দেশ্যে ডিক্রী বা আদেশনামা প্রচারের ব্যবস্থা করা হতো।
প্রাচীন রোমের এক্টা ডিওরনা বা সরকারের তরফে জুলিয়াস সিজার কর্তৃক ঘোষিত ইস্তেহার জনগণের উদ্দেশ্যে তৈরী করতেন। এগুলো ধাতব পদার্থ অথবা পাথরের সাহায্যে জনগণের সম্মুখে প্রচার করা হতো।
চীনের সরকারশাসিত প্রথমদিককার সময়ে সংবাদ শীট আকৃতিতে তৈরী করা হতো। এটি টিপাও নামে পরিচিত ছিল। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শতাব্দীতে হ্যান রাজবংশের শেষদিককার সময়কালে আদালতের জন্য প্রচারের ব্যবস্থা করা হতো। ৭১৩ থেকে ৭৩৪ খ্রীষ্টাব্দের মধ্যে ত্যাং রাজবংশের আমলে কাইয়ুন জা বাও (আদালতের ইস্তেহার) নামে সরকারীভাবে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছিল। এটি সিল্কের উপর হস্তলিখিত ছিল। সরকারী কর্মীরাই এটি প্রচারের উদ্দেশ্যে পড়ার জন্য অনুমতিপ্রাপ্ত ছিল। ১৫৮২ সালে মিং রাজত্বকালের শেষদিকে ব্যক্তিগতভাবে সংবাদ প্রকাশের প্রথম তথ্যসূত্র প্রয়োগের উল্লেখ করা হয়।
আধুনিক ইউরোপের শুরুর দিকে আন্তঃসীমান্ত এলাকায় পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধিকল্পে তথ্য বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে হস্তলিখিত সংবাদের কাগজ ব্যবহার করা হয়েছিল। ১৫৫৬ সালে ভেনিস প্রজাতন্ত্রীয় সরকার প্রথমবারের মতো মাসিক নটিজি স্ক্রিট প্রকাশ করে। এর মূল্য ছিল এক গেজেটা। | প্রাচীন রোমের এক্টা ডিওরনা বা সরকারের তরফে জুলিয়াস সিজার কর্তৃক ঘোষিত ইস্তেহার জনগণের উদ্দেশ্যে তৈরী করতেন কারা? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2295_05 | সংবাদ | সপ্তদশ শতকের শুরুর দিকে সংবাদপত্রের সূচনা ঘটে। এর পূর্বে সংক্ষিপ্ত সরকারি ঘোষণা বা ইস্তেহার এবং রাজার আজ্ঞা প্রধান প্রধান নগরগুলোতে প্রকাশিত হতো। প্রথম লিখিতভাবে সংবাদ বা খবরের ব্যবহার মিশরে সু-সংগঠিতভাবে প্রবর্তন হয়েছিল। খ্রীষ্ট-পূর্ব ২৪০০ বছর পূর্বে ফারাও শাসন আমলে বর্তমানকালের জনপ্রিয় সংবাদ মাধ্যম কুরিয়ার সার্ভিসের আদলে রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রসারনের উদ্দেশ্যে ডিক্রী বা আদেশনামা প্রচারের ব্যবস্থা করা হতো।
প্রাচীন রোমের এক্টা ডিওরনা বা সরকারের তরফে জুলিয়াস সিজার কর্তৃক ঘোষিত ইস্তেহার জনগণের উদ্দেশ্যে তৈরী করতেন। এগুলো ধাতব পদার্থ অথবা পাথরের সাহায্যে জনগণের সম্মুখে প্রচার করা হতো।
চীনের সরকারশাসিত প্রথমদিককার সময়ে সংবাদ শীট আকৃতিতে তৈরী করা হতো। এটি টিপাও নামে পরিচিত ছিল। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শতাব্দীতে হ্যান রাজবংশের শেষদিককার সময়কালে আদালতের জন্য প্রচারের ব্যবস্থা করা হতো। ৭১৩ থেকে ৭৩৪ খ্রীষ্টাব্দের মধ্যে ত্যাং রাজবংশের আমলে কাইয়ুন জা বাও (আদালতের ইস্তেহার) নামে সরকারীভাবে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছিল। এটি সিল্কের উপর হস্তলিখিত ছিল। সরকারী কর্মীরাই এটি প্রচারের উদ্দেশ্যে পড়ার জন্য অনুমতিপ্রাপ্ত ছিল। ১৫৮২ সালে মিং রাজত্বকালের শেষদিকে ব্যক্তিগতভাবে সংবাদ প্রকাশের প্রথম তথ্যসূত্র প্রয়োগের উল্লেখ করা হয়।
আধুনিক ইউরোপের শুরুর দিকে আন্তঃসীমান্ত এলাকায় পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধিকল্পে তথ্য বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে হস্তলিখিত সংবাদের কাগজ ব্যবহার করা হয়েছিল। ১৫৫৬ সালে ভেনিস প্রজাতন্ত্রীয় সরকার প্রথমবারের মতো মাসিক নটিজি স্ক্রিট প্রকাশ করে। এর মূল্য ছিল এক গেজেটা। | ১৫৫৬ সালে কোন সরকার প্রথমবারের মতো মাসিক নটিজি স্ক্রিট প্রকাশ করে? | {
"answer_start": [
1289,
1289
],
"text": [
"ভেনিস প্রজাতন্ত্রীয়",
"ভেনিস প্রজাতন্ত্রীয়"
]
} |
Subsets and Splits