id
stringlengths 15
15
| title
stringlengths 2
1.44k
| context
stringlengths 179
4.78k
| question
stringlengths 6
207
| answers
dict |
---|---|---|---|---|
bn_wiki_2388_03 | যুদ্ধ | যুদ্ধ হলো দেশ, সরকার, সমাজ বা আধাসামরিক বাহিনী যেমন ভাড়াটে, চরমপন্থি এবং মিলিশিয়াদের মধ্যে একটি তীব্র সশস্ত্র সংঘাত। একে সাধারণত নিয়মিত বা অনিয়মিত সামরিক বাহিনীর সাহায্যে সংঘটিত চরম সহিংসতা, আগ্রাসন, ধ্বংস এবং মৃত্যুহার দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। অন্যদিকে, যুদ্ধবিগ্রহ বলতে যুদ্ধের ধরনগুলোর সাধারণ ক্রিয়াকলাপ ও বৈশিষ্ট্য বা সাধারণভাবে যুদ্ধেরই ক্রিয়াকলাপ ও বৈশিষ্ট্যগুলোকে বোঝায়। কোনো যুদ্ধ পুরোপুরি বৈধ সামরিক লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে সীমাবদ্ধ নাও হতে পারে এবং এর ফলে প্রচুর বেসামরিক লোক হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারে। "যুধ্" একটি সংস্কৃত ক্রিয়ামূল যার অর্থ "লড়াই করা বা যুদ্ধ করা"। "যুধ্" ক্রিয়ামূলের সাথে "ক্ত" কৃৎ-প্রত্যয় যুক্ত হয়েছে, যার অর্থ "অতীতে সংঘটিত হয়েছে"। অর্থ্যাৎ যুদ্ধ = যুধ্ + ক্ত। প্রত্যয়টি যুক্ত হবার সময় এর "ক্" লুপ্ত হয়ে ক্রিয়ামূলের অন্ত্যে অবস্থিত "ধ্" ও প্রত্যয়ের "ত" একত্রে মিলে "দ্ধ" গঠন করেছে।
যুদ্ধবিদ্যাকে কখনও কখনও পোলেমোলজি বলা হয়, গ্রীক পোলেমোস থেকে যার অর্থ "যুদ্ধ", এবং-লজি, যার অর্থ "অধ্যয়ন"।
যদিও বিশেষজ্ঞরা যুদ্ধকে মানব প্রকৃতির সর্বজনীন এবং পৈত্রিক দিক হিসাবে দেখেন, কিছু লোক একে নির্দিষ্ট সামাজিক-সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক বা পরিবেশগত পরিস্থিতির ফলাফল বলে মনে করেন। | ""যুধ্"" একটি সংস্কৃত ক্রিয়ামূল যার অর্থ কী? | {
"answer_start": [
555,
555
],
"text": [
"লড়াই করা",
"লড়াই করা বা যুদ্ধ করা"
]
} |
bn_wiki_2388_05 | যুদ্ধ | যুদ্ধ হলো দেশ, সরকার, সমাজ বা আধাসামরিক বাহিনী যেমন ভাড়াটে, চরমপন্থি এবং মিলিশিয়াদের মধ্যে একটি তীব্র সশস্ত্র সংঘাত। একে সাধারণত নিয়মিত বা অনিয়মিত সামরিক বাহিনীর সাহায্যে সংঘটিত চরম সহিংসতা, আগ্রাসন, ধ্বংস এবং মৃত্যুহার দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। অন্যদিকে, যুদ্ধবিগ্রহ বলতে যুদ্ধের ধরনগুলোর সাধারণ ক্রিয়াকলাপ ও বৈশিষ্ট্য বা সাধারণভাবে যুদ্ধেরই ক্রিয়াকলাপ ও বৈশিষ্ট্যগুলোকে বোঝায়। কোনো যুদ্ধ পুরোপুরি বৈধ সামরিক লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে সীমাবদ্ধ নাও হতে পারে এবং এর ফলে প্রচুর বেসামরিক লোক হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারে। "যুধ্" একটি সংস্কৃত ক্রিয়ামূল যার অর্থ "লড়াই করা বা যুদ্ধ করা"। "যুধ্" ক্রিয়ামূলের সাথে "ক্ত" কৃৎ-প্রত্যয় যুক্ত হয়েছে, যার অর্থ "অতীতে সংঘটিত হয়েছে"। অর্থ্যাৎ যুদ্ধ = যুধ্ + ক্ত। প্রত্যয়টি যুক্ত হবার সময় এর "ক্" লুপ্ত হয়ে ক্রিয়ামূলের অন্ত্যে অবস্থিত "ধ্" ও প্রত্যয়ের "ত" একত্রে মিলে "দ্ধ" গঠন করেছে।
যুদ্ধবিদ্যাকে কখনও কখনও পোলেমোলজি বলা হয়, গ্রীক পোলেমোস থেকে যার অর্থ "যুদ্ধ", এবং-লজি, যার অর্থ "অধ্যয়ন"।
যদিও বিশেষজ্ঞরা যুদ্ধকে মানব প্রকৃতির সর্বজনীন এবং পৈত্রিক দিক হিসাবে দেখেন, কিছু লোক একে নির্দিষ্ট সামাজিক-সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক বা পরিবেশগত পরিস্থিতির ফলাফল বলে মনে করেন। | কোন যুদ্ধ সবচেয়ে প্রাণঘাতি? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2662_01 | সৎবন্ত সিংহ | সৎবন্ত সিংহ দেওল (১৯৬২ – ৬ জানুয়ারী ১৯৮৯) ছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর দেহরক্ষী। ১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর সৎবন্ত ও অপর দেহরক্ষী বিয়ন্ত সিংহ শ্রীমতী গান্ধীকে তার বাসভবনে হত্যা করেন।
অপারেশন ব্লু স্টার চলাকালীন অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরে আশ্রয় নেওয়া বিচ্ছিন্নতাবাদী জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সেনা অভিযানের প্রতিশোধকল্পেই ইন্দিরা গান্ধী হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। সৎবন্ত ও বিয়ন্ত একত্রে শ্রীমতী গান্ধীর বুকে ও পেট লক্ষ্য করে তেত্রিশবার গুলি চালায়। বিয়ন্ত সিংহ সর্বাগ্রে একটি এ. ৩৮ রিভলবার বার করে শ্রীমতী গান্ধীর পেটে তিনটি গুলি চালান। তিনি মাটিতে পড়ে গেলে সৎবন্ত নিজের স্টেন স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রটির সাহায্যে তার দেহে ত্রিশ রাউন্ড গুলি চালান।
হত্যাকাণ্ডের অব্যবহিত পরেই অন্যান্য দেহরক্ষীদের গুলি চালনায় বিয়ন্ত নিহত হন। সৎবন্ত আত্মসমর্পণ করেন। তাকে গ্রেফতার করা হয় এবং পরে তিনি ও অপর ষড়যন্ত্রকারী কেহার সিং মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হন। দণ্ডাদেশ কার্যকর হয় ১৯৮৯ সালের ৬ জানুয়ারি। সৎবন্তই ছিলেন শেষ ব্যক্তি যাঁকে দিল্লির তিহার জেলে ফাঁসি দেওয়া হয়।
সৎবন্ত সিংহের জন্ম পাঞ্জাবের গুরদাসপুর জেলার আগোয়ান গ্রামে। তার পিতা তারলোক সিংহ ছিলেন একজন কৃষক। ১৯৮৮ সালের ২ মে বীরসা সিংহের কন্যা সুরিন্দর কৌরের সঙ্গে সৎবন্তের বিবাহ হয়। এই সময় তিনি জেলে ছিলেন। তার বাগদত্তা তার অবর্তমানে একটি আনন্দ কারজে তার ছবিকে বিবাহ করেন।
২০০৮ সালের ৬ জানুয়ারি, অমৃতসরে অবস্থিত শিখদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় সংস্থা অকালতখত সৎবন্ত সিংহ ও ইন্দিরা গান্ধীর অন্যান্য হত্যাকারীদের শিখধর্মের শহিদ বলে ঘোষণা করেন।
ইন্দিরা হত্যাকাণ্ড সৎবন্ত সিংহের নিকটাত্মীয়দের পাদপ্রদীপের আলোয় নিয়ে আসে। ফলে পাঞ্জাব থেকে দুটি লোকসভা নির্বাচনে তারা জয়লাভ করে। | সৎবন্ত সিংহ কে ছিলেন? | {
"answer_start": [
49,
49
],
"text": [
"ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর দেহরক্ষী",
"ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর দেহরক্ষী"
]
} |
bn_wiki_2662_04 | সৎবন্ত সিংহ | সৎবন্ত সিংহ দেওল (১৯৬২ – ৬ জানুয়ারী ১৯৮৯) ছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর দেহরক্ষী। ১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর সৎবন্ত ও অপর দেহরক্ষী বিয়ন্ত সিংহ শ্রীমতী গান্ধীকে তার বাসভবনে হত্যা করেন।
অপারেশন ব্লু স্টার চলাকালীন অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরে আশ্রয় নেওয়া বিচ্ছিন্নতাবাদী জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সেনা অভিযানের প্রতিশোধকল্পেই ইন্দিরা গান্ধী হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। সৎবন্ত ও বিয়ন্ত একত্রে শ্রীমতী গান্ধীর বুকে ও পেট লক্ষ্য করে তেত্রিশবার গুলি চালায়। বিয়ন্ত সিংহ সর্বাগ্রে একটি এ. ৩৮ রিভলবার বার করে শ্রীমতী গান্ধীর পেটে তিনটি গুলি চালান। তিনি মাটিতে পড়ে গেলে সৎবন্ত নিজের স্টেন স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রটির সাহায্যে তার দেহে ত্রিশ রাউন্ড গুলি চালান।
হত্যাকাণ্ডের অব্যবহিত পরেই অন্যান্য দেহরক্ষীদের গুলি চালনায় বিয়ন্ত নিহত হন। সৎবন্ত আত্মসমর্পণ করেন। তাকে গ্রেফতার করা হয় এবং পরে তিনি ও অপর ষড়যন্ত্রকারী কেহার সিং মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হন। দণ্ডাদেশ কার্যকর হয় ১৯৮৯ সালের ৬ জানুয়ারি। সৎবন্তই ছিলেন শেষ ব্যক্তি যাঁকে দিল্লির তিহার জেলে ফাঁসি দেওয়া হয়।
সৎবন্ত সিংহের জন্ম পাঞ্জাবের গুরদাসপুর জেলার আগোয়ান গ্রামে। তার পিতা তারলোক সিংহ ছিলেন একজন কৃষক। ১৯৮৮ সালের ২ মে বীরসা সিংহের কন্যা সুরিন্দর কৌরের সঙ্গে সৎবন্তের বিবাহ হয়। এই সময় তিনি জেলে ছিলেন। তার বাগদত্তা তার অবর্তমানে একটি আনন্দ কারজে তার ছবিকে বিবাহ করেন।
২০০৮ সালের ৬ জানুয়ারি, অমৃতসরে অবস্থিত শিখদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় সংস্থা অকালতখত সৎবন্ত সিংহ ও ইন্দিরা গান্ধীর অন্যান্য হত্যাকারীদের শিখধর্মের শহিদ বলে ঘোষণা করেন।
ইন্দিরা হত্যাকাণ্ড সৎবন্ত সিংহের নিকটাত্মীয়দের পাদপ্রদীপের আলোয় নিয়ে আসে। ফলে পাঞ্জাব থেকে দুটি লোকসভা নির্বাচনে তারা জয়লাভ করে। | সৎবন্ত সিংহ এর জীবনের ওপর নির্মিত চলচ্চিত্রের নাম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2662_05 | সৎবন্ত সিংহ | সৎবন্ত সিংহ দেওল (১৯৬২ – ৬ জানুয়ারী ১৯৮৯) ছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর দেহরক্ষী। ১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর সৎবন্ত ও অপর দেহরক্ষী বিয়ন্ত সিংহ শ্রীমতী গান্ধীকে তার বাসভবনে হত্যা করেন।
অপারেশন ব্লু স্টার চলাকালীন অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরে আশ্রয় নেওয়া বিচ্ছিন্নতাবাদী জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সেনা অভিযানের প্রতিশোধকল্পেই ইন্দিরা গান্ধী হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। সৎবন্ত ও বিয়ন্ত একত্রে শ্রীমতী গান্ধীর বুকে ও পেট লক্ষ্য করে তেত্রিশবার গুলি চালায়। বিয়ন্ত সিংহ সর্বাগ্রে একটি এ. ৩৮ রিভলবার বার করে শ্রীমতী গান্ধীর পেটে তিনটি গুলি চালান। তিনি মাটিতে পড়ে গেলে সৎবন্ত নিজের স্টেন স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রটির সাহায্যে তার দেহে ত্রিশ রাউন্ড গুলি চালান।
হত্যাকাণ্ডের অব্যবহিত পরেই অন্যান্য দেহরক্ষীদের গুলি চালনায় বিয়ন্ত নিহত হন। সৎবন্ত আত্মসমর্পণ করেন। তাকে গ্রেফতার করা হয় এবং পরে তিনি ও অপর ষড়যন্ত্রকারী কেহার সিং মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হন। দণ্ডাদেশ কার্যকর হয় ১৯৮৯ সালের ৬ জানুয়ারি। সৎবন্তই ছিলেন শেষ ব্যক্তি যাঁকে দিল্লির তিহার জেলে ফাঁসি দেওয়া হয়।
সৎবন্ত সিংহের জন্ম পাঞ্জাবের গুরদাসপুর জেলার আগোয়ান গ্রামে। তার পিতা তারলোক সিংহ ছিলেন একজন কৃষক। ১৯৮৮ সালের ২ মে বীরসা সিংহের কন্যা সুরিন্দর কৌরের সঙ্গে সৎবন্তের বিবাহ হয়। এই সময় তিনি জেলে ছিলেন। তার বাগদত্তা তার অবর্তমানে একটি আনন্দ কারজে তার ছবিকে বিবাহ করেন।
২০০৮ সালের ৬ জানুয়ারি, অমৃতসরে অবস্থিত শিখদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় সংস্থা অকালতখত সৎবন্ত সিংহ ও ইন্দিরা গান্ধীর অন্যান্য হত্যাকারীদের শিখধর্মের শহিদ বলে ঘোষণা করেন।
ইন্দিরা হত্যাকাণ্ড সৎবন্ত সিংহের নিকটাত্মীয়দের পাদপ্রদীপের আলোয় নিয়ে আসে। ফলে পাঞ্জাব থেকে দুটি লোকসভা নির্বাচনে তারা জয়লাভ করে। | অকাল তাখত কোথায় অবস্থিত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1628_01 | ভ্লাদিমির লেনিন | ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন ১৮৭০ সালে ২২শে এপ্রিল জার শাসিত রাশিয়ার সিমবির্স্ক শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রকৃত নাম ছিল ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ। ভোলগা নদীর তীরবর্তী সিমবির্স্ক নামক ছোট শহরটি রাজধানী সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে ১,৫০০ মাইল দুরত্বে অবস্থিত ছিল। ভ্লাদিমির ইলিচ-এর পিতা ল্যা নিকোলয়েভিচ্ উলিয়ানভ ছিলেন একজন বিদ্যালয় পরিদর্শক এবং গণতন্ত্রবাদ-এর কট্টর সমর্থক। তার মা মারিয়া আলেক্সান্ড্রাভনা উলিয়ানভা ছিলেন এক প্রথিতযশা চিকিৎসকের বিদুষী কন্যা এবং একজন বিশিষ্ট শিক্ষিকা। পিতামাতা-র বিচার বিবেচনা, লেনিন এবং তার ভাইবোনদের মধ্যে গভীর ভাবে প্রভাব বিস্তার করেছিল। তার দাদা আলেক্সান্ডারকে জার হত্যার ষড়যন্ত্রের অপরাধে ফাঁসি দেওয়া হয়। বিপ্লবী অ্যানা ইলিচনিনা ছিলেন লেনিন-এর বোন এবং সহযোদ্ধা।
১৮৮৬ সালের জানুয়ারিতে, যখন লেনিন ১৫ বছর বয়সে ছিলেন, তখন তার পিতা মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণে মারা গিয়েছিলেন। পিতৃ বিয়োগ হলে তার মায়ের উপর সংসারের যাবতীয় দায়িত্ব এসে পড়ে। পরবর্তীকালে, তার আচরণ ভ্রান্ত ও বিরোধিতাপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং তিনি ঈশ্বরের প্রতি তার বিশ্বাসকে ত্যাগ করেছিলেন। সাম্মানিক স্নাতক ডিগ্রি লাভ করে ১৮৮৭ সালে লেনিন কাজান বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন। | লেনিন কোন শহরে জন্মগ্রহন করেন ? | {
"answer_start": [
53,
53
],
"text": [
"রাশিয়ার সিমবির্স্ক শহরে ",
"রাশিয়ার সিমবির্স্ক শহরে "
]
} |
bn_wiki_1628_02 | ভ্লাদিমির লেনিন | ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন ১৮৭০ সালে ২২শে এপ্রিল জার শাসিত রাশিয়ার সিমবির্স্ক শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রকৃত নাম ছিল ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ। ভোলগা নদীর তীরবর্তী সিমবির্স্ক নামক ছোট শহরটি রাজধানী সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে ১,৫০০ মাইল দুরত্বে অবস্থিত ছিল। ভ্লাদিমির ইলিচ-এর পিতা ল্যা নিকোলয়েভিচ্ উলিয়ানভ ছিলেন একজন বিদ্যালয় পরিদর্শক এবং গণতন্ত্রবাদ-এর কট্টর সমর্থক। তার মা মারিয়া আলেক্সান্ড্রাভনা উলিয়ানভা ছিলেন এক প্রথিতযশা চিকিৎসকের বিদুষী কন্যা এবং একজন বিশিষ্ট শিক্ষিকা। পিতামাতা-র বিচার বিবেচনা, লেনিন এবং তার ভাইবোনদের মধ্যে গভীর ভাবে প্রভাব বিস্তার করেছিল। তার দাদা আলেক্সান্ডারকে জার হত্যার ষড়যন্ত্রের অপরাধে ফাঁসি দেওয়া হয়। বিপ্লবী অ্যানা ইলিচনিনা ছিলেন লেনিন-এর বোন এবং সহযোদ্ধা।
১৮৮৬ সালের জানুয়ারিতে, যখন লেনিন ১৫ বছর বয়সে ছিলেন, তখন তার পিতা মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণে মারা গিয়েছিলেন। পিতৃ বিয়োগ হলে তার মায়ের উপর সংসারের যাবতীয় দায়িত্ব এসে পড়ে। পরবর্তীকালে, তার আচরণ ভ্রান্ত ও বিরোধিতাপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং তিনি ঈশ্বরের প্রতি তার বিশ্বাসকে ত্যাগ করেছিলেন। সাম্মানিক স্নাতক ডিগ্রি লাভ করে ১৮৮৭ সালে লেনিন কাজান বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন। | লেনিন এর দাদা আলেক্সান্ডারকে কোন অপরাধে ফাঁসি দেওয়া হয়? | {
"answer_start": [
589,
589
],
"text": [
"হত্যার ষড়যন্ত্রের অপরাধ",
"হত্যার ষড়যন্ত্রের অপরাধ"
]
} |
bn_wiki_1628_03 | ভ্লাদিমির লেনিন | ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন ১৮৭০ সালে ২২শে এপ্রিল জার শাসিত রাশিয়ার সিমবির্স্ক শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রকৃত নাম ছিল ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ। ভোলগা নদীর তীরবর্তী সিমবির্স্ক নামক ছোট শহরটি রাজধানী সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে ১,৫০০ মাইল দুরত্বে অবস্থিত ছিল। ভ্লাদিমির ইলিচ-এর পিতা ল্যা নিকোলয়েভিচ্ উলিয়ানভ ছিলেন একজন বিদ্যালয় পরিদর্শক এবং গণতন্ত্রবাদ-এর কট্টর সমর্থক। তার মা মারিয়া আলেক্সান্ড্রাভনা উলিয়ানভা ছিলেন এক প্রথিতযশা চিকিৎসকের বিদুষী কন্যা এবং একজন বিশিষ্ট শিক্ষিকা। পিতামাতা-র বিচার বিবেচনা, লেনিন এবং তার ভাইবোনদের মধ্যে গভীর ভাবে প্রভাব বিস্তার করেছিল। তার দাদা আলেক্সান্ডারকে জার হত্যার ষড়যন্ত্রের অপরাধে ফাঁসি দেওয়া হয়। বিপ্লবী অ্যানা ইলিচনিনা ছিলেন লেনিন-এর বোন এবং সহযোদ্ধা।
১৮৮৬ সালের জানুয়ারিতে, যখন লেনিন ১৫ বছর বয়সে ছিলেন, তখন তার পিতা মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণে মারা গিয়েছিলেন। পিতৃ বিয়োগ হলে তার মায়ের উপর সংসারের যাবতীয় দায়িত্ব এসে পড়ে। পরবর্তীকালে, তার আচরণ ভ্রান্ত ও বিরোধিতাপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং তিনি ঈশ্বরের প্রতি তার বিশ্বাসকে ত্যাগ করেছিলেন। সাম্মানিক স্নাতক ডিগ্রি লাভ করে ১৮৮৭ সালে লেনিন কাজান বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন। | কত সালে লেনিন কাজান বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন? | {
"answer_start": [
1005,
1005
],
"text": [
"১৮৮৭ ",
"১৮৮৭ "
]
} |
bn_wiki_1628_04 | ভ্লাদিমির লেনিন | ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন ১৮৭০ সালে ২২শে এপ্রিল জার শাসিত রাশিয়ার সিমবির্স্ক শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রকৃত নাম ছিল ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ। ভোলগা নদীর তীরবর্তী সিমবির্স্ক নামক ছোট শহরটি রাজধানী সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে ১,৫০০ মাইল দুরত্বে অবস্থিত ছিল। ভ্লাদিমির ইলিচ-এর পিতা ল্যা নিকোলয়েভিচ্ উলিয়ানভ ছিলেন একজন বিদ্যালয় পরিদর্শক এবং গণতন্ত্রবাদ-এর কট্টর সমর্থক। তার মা মারিয়া আলেক্সান্ড্রাভনা উলিয়ানভা ছিলেন এক প্রথিতযশা চিকিৎসকের বিদুষী কন্যা এবং একজন বিশিষ্ট শিক্ষিকা। পিতামাতা-র বিচার বিবেচনা, লেনিন এবং তার ভাইবোনদের মধ্যে গভীর ভাবে প্রভাব বিস্তার করেছিল। তার দাদা আলেক্সান্ডারকে জার হত্যার ষড়যন্ত্রের অপরাধে ফাঁসি দেওয়া হয়। বিপ্লবী অ্যানা ইলিচনিনা ছিলেন লেনিন-এর বোন এবং সহযোদ্ধা।
১৮৮৬ সালের জানুয়ারিতে, যখন লেনিন ১৫ বছর বয়সে ছিলেন, তখন তার পিতা মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণে মারা গিয়েছিলেন। পিতৃ বিয়োগ হলে তার মায়ের উপর সংসারের যাবতীয় দায়িত্ব এসে পড়ে। পরবর্তীকালে, তার আচরণ ভ্রান্ত ও বিরোধিতাপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং তিনি ঈশ্বরের প্রতি তার বিশ্বাসকে ত্যাগ করেছিলেন। সাম্মানিক স্নাতক ডিগ্রি লাভ করে ১৮৮৭ সালে লেনিন কাজান বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন। | লেনিন এর ধারনাগুলি মরণোত্তরভাবে কী হিসাবে সংজ্ঞায়িত হয়েছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1628_05 | ভ্লাদিমির লেনিন | ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন ১৮৭০ সালে ২২শে এপ্রিল জার শাসিত রাশিয়ার সিমবির্স্ক শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রকৃত নাম ছিল ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ। ভোলগা নদীর তীরবর্তী সিমবির্স্ক নামক ছোট শহরটি রাজধানী সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে ১,৫০০ মাইল দুরত্বে অবস্থিত ছিল। ভ্লাদিমির ইলিচ-এর পিতা ল্যা নিকোলয়েভিচ্ উলিয়ানভ ছিলেন একজন বিদ্যালয় পরিদর্শক এবং গণতন্ত্রবাদ-এর কট্টর সমর্থক। তার মা মারিয়া আলেক্সান্ড্রাভনা উলিয়ানভা ছিলেন এক প্রথিতযশা চিকিৎসকের বিদুষী কন্যা এবং একজন বিশিষ্ট শিক্ষিকা। পিতামাতা-র বিচার বিবেচনা, লেনিন এবং তার ভাইবোনদের মধ্যে গভীর ভাবে প্রভাব বিস্তার করেছিল। তার দাদা আলেক্সান্ডারকে জার হত্যার ষড়যন্ত্রের অপরাধে ফাঁসি দেওয়া হয়। বিপ্লবী অ্যানা ইলিচনিনা ছিলেন লেনিন-এর বোন এবং সহযোদ্ধা।
১৮৮৬ সালের জানুয়ারিতে, যখন লেনিন ১৫ বছর বয়সে ছিলেন, তখন তার পিতা মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণে মারা গিয়েছিলেন। পিতৃ বিয়োগ হলে তার মায়ের উপর সংসারের যাবতীয় দায়িত্ব এসে পড়ে। পরবর্তীকালে, তার আচরণ ভ্রান্ত ও বিরোধিতাপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং তিনি ঈশ্বরের প্রতি তার বিশ্বাসকে ত্যাগ করেছিলেন। সাম্মানিক স্নাতক ডিগ্রি লাভ করে ১৮৮৭ সালে লেনিন কাজান বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন। | কোন আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ায় লেনিন কে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাকে বহিস্কার করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2780_01 | শেখ মুজিবুর রহমান | গণঅভ্যুত্থানের বিরূপ প্রভাবে ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৪শে মার্চ আইয়ুব খান রাষ্ট্রপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন। ২৫শে মার্চ ইয়াহিয়া খান উক্ত পদে আসীন হন। তিনি ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৮শে মার্চ এক ঘোষণায় পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দেন। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই নভেম্বর ভোলায় ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রায় ১ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয় এবং ১০ লক্ষ মানুষ বাস্তুহারা হয়ে পড়ে। এতে জনগণ পশ্চিম পাকিস্তান সরকারের দুর্বল দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার প্রতি চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেন। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় সরকার এটিকে ‘স্থানীয় নেতাদের ব্যর্থতা’ হিসেবে উল্লেখ করে। এসময় শেখ মুজিব বাস্তুহারাদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছাতে থাকেন। ত্রাণ ও উদ্ধার কার্যক্রমের জন্য নির্বাচনের সময়সূচি পিছিয়ে দেয়া হয়। পরে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই ডিসেম্বর (জাতীয়) ও ১৭ই ডিসেম্বর (প্রাদেশিক) “এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে” নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ঐ সময় জাতীয় পরিষদে সদস্য সংখ্যা ছিল ৩১৩ জন। তন্মধ্যে পূর্ব পাকিস্তান থেকে ১৬৯ জন এবং পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ১৪৪ জন প্রতিনিধি থাকতেন। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনে শেখ মুজিবের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ জাতীয় ও প্রাদেশিক আইনসভায় নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। জাতীয় পরিষদে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দকৃত ১৬৯টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ১৬৭টি আসনে বিজয়ী হয়। পূর্ব পাকিস্তানের ২টি আসন ছাড়া বাকি সবগুলোতে জয়ী হওয়ায় জাতীয় পরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠতাও অর্জন করে আওয়ামী লীগ। ১৭ই ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রাদেশিক নির্বাচনের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৮৮টি আসনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করে।
নির্বাচনের ফলাফল পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে মেরুকরণ সৃষ্টি করে। পশ্চিম পাকিস্তানের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের নেতা জুলফিকার আলি ভুট্টো, মুজিবের স্বায়ত্বশাসনের নীতির প্রবল বিরোধিতা করেন। ভুট্টো অধিবেশন বয়কট করার হুমকি দিয়ে ঘোষণা দেন, প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান মুজিবকে সরকার গঠনের জন্য আহ্বান জানালে তিনি ঐ সরকারকে মেনে নেবেন না। অধিকাংশ পশ্চিম পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা ও ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলো শেখ মুজিবের আসন্ন প্রধানমন্ত্রিত্ব লাভের প্রবল বিরোধিতা করে। এসময় শেখ মুজিব কিংবা আওয়ামী লীগের কেউই পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক স্বাধীনতার কথা চিন্তা করেননি, যদিও কিছুসংখ্যক জাতীয়তাবাদী দল বাংলাদেশের স্বাধীনতা দাবি করতে থাকে। জুলফিকার আলি ভুট্টো গৃহযুদ্ধের ভয়ে শেখ মুজিব ও তার ঘনিষ্ঠজনদেরকে নিজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসার জন্য একটি গোপন বার্তা পাঠান। পাকিস্তান পিপলস পার্টির মুবাশির হাসান শেখ মুজিবকে ভুট্টোর সাথে কোয়ালিশন সরকার গঠনে প্ররোচনা দেন; যেখানে শেখ মুজিব হবেন প্রধানমন্ত্রী এবং ভুট্টো থাকবেন রাষ্ট্রপতি। সেনাবাহিনীর সকল সদস্যের অগোচরে সম্পূর্ণ গোপনে এই আলোচনা সভাটি পরিচালিত হয়। একইসময়ে, ভুট্টো আসন্ন সরকার গঠনকে বানচাল করার জন্য ইয়াহিয়া খানের উপর চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। | গণঅভ্যুত্থানের বিরূপ প্রভাবে ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৪শে মার্চ কে রাষ্ট্রপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন? | {
"answer_start": [
59,
59
],
"text": [
"আইয়ুব খান",
"আইয়ুব খান"
]
} |
bn_wiki_2780_03 | শেখ মুজিবুর রহমান | গণঅভ্যুত্থানের বিরূপ প্রভাবে ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৪শে মার্চ আইয়ুব খান রাষ্ট্রপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন। ২৫শে মার্চ ইয়াহিয়া খান উক্ত পদে আসীন হন। তিনি ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৮শে মার্চ এক ঘোষণায় পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দেন। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই নভেম্বর ভোলায় ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রায় ১ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয় এবং ১০ লক্ষ মানুষ বাস্তুহারা হয়ে পড়ে। এতে জনগণ পশ্চিম পাকিস্তান সরকারের দুর্বল দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার প্রতি চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেন। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় সরকার এটিকে ‘স্থানীয় নেতাদের ব্যর্থতা’ হিসেবে উল্লেখ করে। এসময় শেখ মুজিব বাস্তুহারাদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছাতে থাকেন। ত্রাণ ও উদ্ধার কার্যক্রমের জন্য নির্বাচনের সময়সূচি পিছিয়ে দেয়া হয়। পরে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই ডিসেম্বর (জাতীয়) ও ১৭ই ডিসেম্বর (প্রাদেশিক) “এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে” নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ঐ সময় জাতীয় পরিষদে সদস্য সংখ্যা ছিল ৩১৩ জন। তন্মধ্যে পূর্ব পাকিস্তান থেকে ১৬৯ জন এবং পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ১৪৪ জন প্রতিনিধি থাকতেন। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনে শেখ মুজিবের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ জাতীয় ও প্রাদেশিক আইনসভায় নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। জাতীয় পরিষদে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দকৃত ১৬৯টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ১৬৭টি আসনে বিজয়ী হয়। পূর্ব পাকিস্তানের ২টি আসন ছাড়া বাকি সবগুলোতে জয়ী হওয়ায় জাতীয় পরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠতাও অর্জন করে আওয়ামী লীগ। ১৭ই ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রাদেশিক নির্বাচনের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৮৮টি আসনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করে।
নির্বাচনের ফলাফল পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে মেরুকরণ সৃষ্টি করে। পশ্চিম পাকিস্তানের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের নেতা জুলফিকার আলি ভুট্টো, মুজিবের স্বায়ত্বশাসনের নীতির প্রবল বিরোধিতা করেন। ভুট্টো অধিবেশন বয়কট করার হুমকি দিয়ে ঘোষণা দেন, প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান মুজিবকে সরকার গঠনের জন্য আহ্বান জানালে তিনি ঐ সরকারকে মেনে নেবেন না। অধিকাংশ পশ্চিম পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা ও ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলো শেখ মুজিবের আসন্ন প্রধানমন্ত্রিত্ব লাভের প্রবল বিরোধিতা করে। এসময় শেখ মুজিব কিংবা আওয়ামী লীগের কেউই পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক স্বাধীনতার কথা চিন্তা করেননি, যদিও কিছুসংখ্যক জাতীয়তাবাদী দল বাংলাদেশের স্বাধীনতা দাবি করতে থাকে। জুলফিকার আলি ভুট্টো গৃহযুদ্ধের ভয়ে শেখ মুজিব ও তার ঘনিষ্ঠজনদেরকে নিজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসার জন্য একটি গোপন বার্তা পাঠান। পাকিস্তান পিপলস পার্টির মুবাশির হাসান শেখ মুজিবকে ভুট্টোর সাথে কোয়ালিশন সরকার গঠনে প্ররোচনা দেন; যেখানে শেখ মুজিব হবেন প্রধানমন্ত্রী এবং ভুট্টো থাকবেন রাষ্ট্রপতি। সেনাবাহিনীর সকল সদস্যের অগোচরে সম্পূর্ণ গোপনে এই আলোচনা সভাটি পরিচালিত হয়। একইসময়ে, ভুট্টো আসন্ন সরকার গঠনকে বানচাল করার জন্য ইয়াহিয়া খানের উপর চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। | ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই নভেম্বর ভোলায় ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রায় কত লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়? | {
"answer_start": [
302,
302
],
"text": [
"প্রায় ১ লক্ষ",
"প্রায় ১ লক্ষ"
]
} |
bn_wiki_2780_04 | শেখ মুজিবুর রহমান | গণঅভ্যুত্থানের বিরূপ প্রভাবে ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৪শে মার্চ আইয়ুব খান রাষ্ট্রপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন। ২৫শে মার্চ ইয়াহিয়া খান উক্ত পদে আসীন হন। তিনি ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৮শে মার্চ এক ঘোষণায় পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দেন। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই নভেম্বর ভোলায় ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রায় ১ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয় এবং ১০ লক্ষ মানুষ বাস্তুহারা হয়ে পড়ে। এতে জনগণ পশ্চিম পাকিস্তান সরকারের দুর্বল দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার প্রতি চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেন। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় সরকার এটিকে ‘স্থানীয় নেতাদের ব্যর্থতা’ হিসেবে উল্লেখ করে। এসময় শেখ মুজিব বাস্তুহারাদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছাতে থাকেন। ত্রাণ ও উদ্ধার কার্যক্রমের জন্য নির্বাচনের সময়সূচি পিছিয়ে দেয়া হয়। পরে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই ডিসেম্বর (জাতীয়) ও ১৭ই ডিসেম্বর (প্রাদেশিক) “এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে” নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ঐ সময় জাতীয় পরিষদে সদস্য সংখ্যা ছিল ৩১৩ জন। তন্মধ্যে পূর্ব পাকিস্তান থেকে ১৬৯ জন এবং পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ১৪৪ জন প্রতিনিধি থাকতেন। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনে শেখ মুজিবের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ জাতীয় ও প্রাদেশিক আইনসভায় নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। জাতীয় পরিষদে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দকৃত ১৬৯টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ১৬৭টি আসনে বিজয়ী হয়। পূর্ব পাকিস্তানের ২টি আসন ছাড়া বাকি সবগুলোতে জয়ী হওয়ায় জাতীয় পরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠতাও অর্জন করে আওয়ামী লীগ। ১৭ই ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রাদেশিক নির্বাচনের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৮৮টি আসনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করে।
নির্বাচনের ফলাফল পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে মেরুকরণ সৃষ্টি করে। পশ্চিম পাকিস্তানের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের নেতা জুলফিকার আলি ভুট্টো, মুজিবের স্বায়ত্বশাসনের নীতির প্রবল বিরোধিতা করেন। ভুট্টো অধিবেশন বয়কট করার হুমকি দিয়ে ঘোষণা দেন, প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান মুজিবকে সরকার গঠনের জন্য আহ্বান জানালে তিনি ঐ সরকারকে মেনে নেবেন না। অধিকাংশ পশ্চিম পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা ও ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলো শেখ মুজিবের আসন্ন প্রধানমন্ত্রিত্ব লাভের প্রবল বিরোধিতা করে। এসময় শেখ মুজিব কিংবা আওয়ামী লীগের কেউই পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক স্বাধীনতার কথা চিন্তা করেননি, যদিও কিছুসংখ্যক জাতীয়তাবাদী দল বাংলাদেশের স্বাধীনতা দাবি করতে থাকে। জুলফিকার আলি ভুট্টো গৃহযুদ্ধের ভয়ে শেখ মুজিব ও তার ঘনিষ্ঠজনদেরকে নিজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসার জন্য একটি গোপন বার্তা পাঠান। পাকিস্তান পিপলস পার্টির মুবাশির হাসান শেখ মুজিবকে ভুট্টোর সাথে কোয়ালিশন সরকার গঠনে প্ররোচনা দেন; যেখানে শেখ মুজিব হবেন প্রধানমন্ত্রী এবং ভুট্টো থাকবেন রাষ্ট্রপতি। সেনাবাহিনীর সকল সদস্যের অগোচরে সম্পূর্ণ গোপনে এই আলোচনা সভাটি পরিচালিত হয়। একইসময়ে, ভুট্টো আসন্ন সরকার গঠনকে বানচাল করার জন্য ইয়াহিয়া খানের উপর চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। | কে বাস্তুহারাদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছাতে থাকেন? | {
"answer_start": [
553,
553
],
"text": [
"শেখ মুজিব",
"শেখ মুজিব"
]
} |
bn_wiki_2780_05 | শেখ মুজিবুর রহমান | গণঅভ্যুত্থানের বিরূপ প্রভাবে ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৪শে মার্চ আইয়ুব খান রাষ্ট্রপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন। ২৫শে মার্চ ইয়াহিয়া খান উক্ত পদে আসীন হন। তিনি ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৮শে মার্চ এক ঘোষণায় পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দেন। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই নভেম্বর ভোলায় ঘূর্ণিঝড়ের কারণে প্রায় ১ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয় এবং ১০ লক্ষ মানুষ বাস্তুহারা হয়ে পড়ে। এতে জনগণ পশ্চিম পাকিস্তান সরকারের দুর্বল দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার প্রতি চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেন। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় সরকার এটিকে ‘স্থানীয় নেতাদের ব্যর্থতা’ হিসেবে উল্লেখ করে। এসময় শেখ মুজিব বাস্তুহারাদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছাতে থাকেন। ত্রাণ ও উদ্ধার কার্যক্রমের জন্য নির্বাচনের সময়সূচি পিছিয়ে দেয়া হয়। পরে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই ডিসেম্বর (জাতীয়) ও ১৭ই ডিসেম্বর (প্রাদেশিক) “এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে” নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ঐ সময় জাতীয় পরিষদে সদস্য সংখ্যা ছিল ৩১৩ জন। তন্মধ্যে পূর্ব পাকিস্তান থেকে ১৬৯ জন এবং পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ১৪৪ জন প্রতিনিধি থাকতেন। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনে শেখ মুজিবের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ জাতীয় ও প্রাদেশিক আইনসভায় নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। জাতীয় পরিষদে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দকৃত ১৬৯টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ১৬৭টি আসনে বিজয়ী হয়। পূর্ব পাকিস্তানের ২টি আসন ছাড়া বাকি সবগুলোতে জয়ী হওয়ায় জাতীয় পরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠতাও অর্জন করে আওয়ামী লীগ। ১৭ই ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রাদেশিক নির্বাচনের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৮৮টি আসনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করে।
নির্বাচনের ফলাফল পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে মেরুকরণ সৃষ্টি করে। পশ্চিম পাকিস্তানের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের নেতা জুলফিকার আলি ভুট্টো, মুজিবের স্বায়ত্বশাসনের নীতির প্রবল বিরোধিতা করেন। ভুট্টো অধিবেশন বয়কট করার হুমকি দিয়ে ঘোষণা দেন, প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান মুজিবকে সরকার গঠনের জন্য আহ্বান জানালে তিনি ঐ সরকারকে মেনে নেবেন না। অধিকাংশ পশ্চিম পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা ও ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলো শেখ মুজিবের আসন্ন প্রধানমন্ত্রিত্ব লাভের প্রবল বিরোধিতা করে। এসময় শেখ মুজিব কিংবা আওয়ামী লীগের কেউই পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক স্বাধীনতার কথা চিন্তা করেননি, যদিও কিছুসংখ্যক জাতীয়তাবাদী দল বাংলাদেশের স্বাধীনতা দাবি করতে থাকে। জুলফিকার আলি ভুট্টো গৃহযুদ্ধের ভয়ে শেখ মুজিব ও তার ঘনিষ্ঠজনদেরকে নিজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসার জন্য একটি গোপন বার্তা পাঠান। পাকিস্তান পিপলস পার্টির মুবাশির হাসান শেখ মুজিবকে ভুট্টোর সাথে কোয়ালিশন সরকার গঠনে প্ররোচনা দেন; যেখানে শেখ মুজিব হবেন প্রধানমন্ত্রী এবং ভুট্টো থাকবেন রাষ্ট্রপতি। সেনাবাহিনীর সকল সদস্যের অগোচরে সম্পূর্ণ গোপনে এই আলোচনা সভাটি পরিচালিত হয়। একইসময়ে, ভুট্টো আসন্ন সরকার গঠনকে বানচাল করার জন্য ইয়াহিয়া খানের উপর চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। | আইয়ুব খান কয় বছরের জন্য সকল ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1747_01 | ক্যাটস আই (মাঙ্গা) | ১৯৩০-এর দশকে জার্মানিতে একজন শিশু শিল্পী হাইঞ্জ এতটাই প্রতিভাধর ছিল যে ১০ বছর বয়সে সে তার চিত্তাকর্ষক শিল্প সংগ্রহের সূচনা রচনা করতে শুরু করে, যেটিতে শুধুমাত্র বিস্তৃত চিত্রকর্ম এবং লিথোগ্রাফই নয় বরং এর মধ্যে ছিল একটি এক ধরনের গয়না, ভাস্কর্য এবং ধাতব সৃষ্টিকর্ম। হাইঞ্জ এমনকি চমৎকার বাদ্যযন্ত্র তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিল। যেমন হাইঞ্জের কাজগুলি শিল্প সংগ্রাহক এবং গ্যালারির মধ্যে খুব জনপ্রিয় ছিল এবং অনেকেই তার কাজের একটির মালিক হতে প্রচুর পরিমাণে অর্থ প্রদান করত।
যখন নাৎসি দল জার্মানির দখল নিতে শুরু করে, হাইঞ্জ রাজনৈতিক/শৈল্পিক দমনের ভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়। বিশ্বজুড়ে ভ্রমণ করে, সে অবশেষে জাপানে বসতি স্থাপন করে, যেখানে একজন তরুণ জাপানি মহিলার সাথে তার দেখা হয় এবং তারা বিয়ে করে। তাদের তৃতীয় কন্যার জন্মের পর, হাইঞ্জ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যায় যেখানে সে রহস্যজনক পরিস্থিতিতে নিখোঁজ হয়ে যায়। তাঁর শিল্পকর্মের বিশাল এবং অমূল্য সংগ্রহ শীঘ্রই নিলামে তোলা হয় এবং সারা বিশ্বে শিল্প ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করা হয়। অবশেষে, অনেকগুলো চিত্র বিভিন্ন ব্যক্তিগত চুক্তির (অনেকটি অপরাধমূলক সম্পর্কযুক্ত) মাধ্যমে জাপানে চলে আসে। পরবর্তী বছরগুলিতে সংগ্রহটি পৃথক করে চুরি করা হয়েছিল, শক্তিশালী নিরাপত্তা সত্ত্বেও নিজেদেরকে "ক্যাটস আই" বলে ডাকা চোরের দল যারা আসলে হাইঞ্জের প্রাপ্তবয়স্ক কন্যারা তার অবস্থান সম্পর্কে সূত্র খুঁজছিল এবং তার প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করার আশা করেছিল। | হাইঞ্জ কত বছর বয়সে চিত্তাকর্ষক শিল্প সংগ্রহের সূচনা রচনা করতে শুরু করে? | {
"answer_start": [
71,
71
],
"text": [
"১০ ",
"১০ "
]
} |
bn_wiki_1747_03 | ক্যাটস আই (মাঙ্গা) | ১৯৩০-এর দশকে জার্মানিতে একজন শিশু শিল্পী হাইঞ্জ এতটাই প্রতিভাধর ছিল যে ১০ বছর বয়সে সে তার চিত্তাকর্ষক শিল্প সংগ্রহের সূচনা রচনা করতে শুরু করে, যেটিতে শুধুমাত্র বিস্তৃত চিত্রকর্ম এবং লিথোগ্রাফই নয় বরং এর মধ্যে ছিল একটি এক ধরনের গয়না, ভাস্কর্য এবং ধাতব সৃষ্টিকর্ম। হাইঞ্জ এমনকি চমৎকার বাদ্যযন্ত্র তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিল। যেমন হাইঞ্জের কাজগুলি শিল্প সংগ্রাহক এবং গ্যালারির মধ্যে খুব জনপ্রিয় ছিল এবং অনেকেই তার কাজের একটির মালিক হতে প্রচুর পরিমাণে অর্থ প্রদান করত।
যখন নাৎসি দল জার্মানির দখল নিতে শুরু করে, হাইঞ্জ রাজনৈতিক/শৈল্পিক দমনের ভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়। বিশ্বজুড়ে ভ্রমণ করে, সে অবশেষে জাপানে বসতি স্থাপন করে, যেখানে একজন তরুণ জাপানি মহিলার সাথে তার দেখা হয় এবং তারা বিয়ে করে। তাদের তৃতীয় কন্যার জন্মের পর, হাইঞ্জ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যায় যেখানে সে রহস্যজনক পরিস্থিতিতে নিখোঁজ হয়ে যায়। তাঁর শিল্পকর্মের বিশাল এবং অমূল্য সংগ্রহ শীঘ্রই নিলামে তোলা হয় এবং সারা বিশ্বে শিল্প ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করা হয়। অবশেষে, অনেকগুলো চিত্র বিভিন্ন ব্যক্তিগত চুক্তির (অনেকটি অপরাধমূলক সম্পর্কযুক্ত) মাধ্যমে জাপানে চলে আসে। পরবর্তী বছরগুলিতে সংগ্রহটি পৃথক করে চুরি করা হয়েছিল, শক্তিশালী নিরাপত্তা সত্ত্বেও নিজেদেরকে "ক্যাটস আই" বলে ডাকা চোরের দল যারা আসলে হাইঞ্জের প্রাপ্তবয়স্ক কন্যারা তার অবস্থান সম্পর্কে সূত্র খুঁজছিল এবং তার প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করার আশা করেছিল। | হাইঞ্জ কোন দেশি মহিলাকে বিয়ে করেন? | {
"answer_start": [
641,
641
],
"text": [
"জাপানি",
"জাপানি"
]
} |
bn_wiki_1747_04 | ক্যাটস আই (মাঙ্গা) | ১৯৩০-এর দশকে জার্মানিতে একজন শিশু শিল্পী হাইঞ্জ এতটাই প্রতিভাধর ছিল যে ১০ বছর বয়সে সে তার চিত্তাকর্ষক শিল্প সংগ্রহের সূচনা রচনা করতে শুরু করে, যেটিতে শুধুমাত্র বিস্তৃত চিত্রকর্ম এবং লিথোগ্রাফই নয় বরং এর মধ্যে ছিল একটি এক ধরনের গয়না, ভাস্কর্য এবং ধাতব সৃষ্টিকর্ম। হাইঞ্জ এমনকি চমৎকার বাদ্যযন্ত্র তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিল। যেমন হাইঞ্জের কাজগুলি শিল্প সংগ্রাহক এবং গ্যালারির মধ্যে খুব জনপ্রিয় ছিল এবং অনেকেই তার কাজের একটির মালিক হতে প্রচুর পরিমাণে অর্থ প্রদান করত।
যখন নাৎসি দল জার্মানির দখল নিতে শুরু করে, হাইঞ্জ রাজনৈতিক/শৈল্পিক দমনের ভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়। বিশ্বজুড়ে ভ্রমণ করে, সে অবশেষে জাপানে বসতি স্থাপন করে, যেখানে একজন তরুণ জাপানি মহিলার সাথে তার দেখা হয় এবং তারা বিয়ে করে। তাদের তৃতীয় কন্যার জন্মের পর, হাইঞ্জ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যায় যেখানে সে রহস্যজনক পরিস্থিতিতে নিখোঁজ হয়ে যায়। তাঁর শিল্পকর্মের বিশাল এবং অমূল্য সংগ্রহ শীঘ্রই নিলামে তোলা হয় এবং সারা বিশ্বে শিল্প ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করা হয়। অবশেষে, অনেকগুলো চিত্র বিভিন্ন ব্যক্তিগত চুক্তির (অনেকটি অপরাধমূলক সম্পর্কযুক্ত) মাধ্যমে জাপানে চলে আসে। পরবর্তী বছরগুলিতে সংগ্রহটি পৃথক করে চুরি করা হয়েছিল, শক্তিশালী নিরাপত্তা সত্ত্বেও নিজেদেরকে "ক্যাটস আই" বলে ডাকা চোরের দল যারা আসলে হাইঞ্জের প্রাপ্তবয়স্ক কন্যারা তার অবস্থান সম্পর্কে সূত্র খুঁজছিল এবং তার প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করার আশা করেছিল। | হাইঞ্জ কোথায় নিখোঁজ হয়ে যান? | {
"answer_start": [
731,
731
],
"text": [
"মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র",
"মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র"
]
} |
bn_wiki_1747_05 | ক্যাটস আই (মাঙ্গা) | ১৯৩০-এর দশকে জার্মানিতে একজন শিশু শিল্পী হাইঞ্জ এতটাই প্রতিভাধর ছিল যে ১০ বছর বয়সে সে তার চিত্তাকর্ষক শিল্প সংগ্রহের সূচনা রচনা করতে শুরু করে, যেটিতে শুধুমাত্র বিস্তৃত চিত্রকর্ম এবং লিথোগ্রাফই নয় বরং এর মধ্যে ছিল একটি এক ধরনের গয়না, ভাস্কর্য এবং ধাতব সৃষ্টিকর্ম। হাইঞ্জ এমনকি চমৎকার বাদ্যযন্ত্র তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিল। যেমন হাইঞ্জের কাজগুলি শিল্প সংগ্রাহক এবং গ্যালারির মধ্যে খুব জনপ্রিয় ছিল এবং অনেকেই তার কাজের একটির মালিক হতে প্রচুর পরিমাণে অর্থ প্রদান করত।
যখন নাৎসি দল জার্মানির দখল নিতে শুরু করে, হাইঞ্জ রাজনৈতিক/শৈল্পিক দমনের ভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়। বিশ্বজুড়ে ভ্রমণ করে, সে অবশেষে জাপানে বসতি স্থাপন করে, যেখানে একজন তরুণ জাপানি মহিলার সাথে তার দেখা হয় এবং তারা বিয়ে করে। তাদের তৃতীয় কন্যার জন্মের পর, হাইঞ্জ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যায় যেখানে সে রহস্যজনক পরিস্থিতিতে নিখোঁজ হয়ে যায়। তাঁর শিল্পকর্মের বিশাল এবং অমূল্য সংগ্রহ শীঘ্রই নিলামে তোলা হয় এবং সারা বিশ্বে শিল্প ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করা হয়। অবশেষে, অনেকগুলো চিত্র বিভিন্ন ব্যক্তিগত চুক্তির (অনেকটি অপরাধমূলক সম্পর্কযুক্ত) মাধ্যমে জাপানে চলে আসে। পরবর্তী বছরগুলিতে সংগ্রহটি পৃথক করে চুরি করা হয়েছিল, শক্তিশালী নিরাপত্তা সত্ত্বেও নিজেদেরকে "ক্যাটস আই" বলে ডাকা চোরের দল যারা আসলে হাইঞ্জের প্রাপ্তবয়স্ক কন্যারা তার অবস্থান সম্পর্কে সূত্র খুঁজছিল এবং তার প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করার আশা করেছিল। | হাইঞ্জ কত সালে নিখোঁজ হয়ে যান? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2912_01 | বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান | বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান তথা বিআইডিএস বাংলাদেশের একটি স্বায়ত্বশাসিত গবেষণা প্রতিষ্ঠান যা বাংলাদেশের উন্নয়নের নীতি নির্ধারণ ও বাস্তবায়নের রূপরেখা নিয়ে গবেষণা পরিচালনা করে।
এ ধরনের একটি প্রতিষ্ঠানের প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক রূপ ছিল পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট ইকনোমিকস বা পাইড যা ১৯৫৭ সালের জুন মাসে করাচিতে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটিই ছিল বিআইডিএসের পূর্বপুরুষ। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসেই পাইড ঢাকায় স্থানান্তরিত হয় এবং এর নতুন নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট ইকনোমিকস। পরবর্তীকালে ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এটি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ নামধারণ করে। তখন একে বোর্ড অফ ট্রাস্টি কর্তৃক পরিচালিত একটি স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিবন্ধিত করা হয় এবং পরিকল্পনা মন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। বিআইডিএসের মতই আরো দুটি প্রতিষ্ঠান ছিল যাদের উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম অনেকটা একই রকম। এই দুটি প্রতিষ্ঠান হল দ্য পপুলেশন স্টাডি সেন্টার যাকে ১৯৮২ সালে বিআইডিএসের সাথে একীভূত করা হয় এবং ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর রিসার্চ অন হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট যাকে ১৯৮৩ সালে একীভূত করা হয়। প্রথম প্রথম প্রতিষ্ঠানের ব্যয় নির্বাহের জন্য নিয়মিত বাজেট বরাদ্দ দেয়া হতো। কিন্তু ১৯৮৩ সালে সরকার এই নীতি পরিবর্তন করে প্রতিষ্ঠানের সকল পৌনঃপুনিক ব্যয় নির্বাহের নিশ্চয়তা বিধানের জন্য একটি নিয়মিত তহবিল গঠন করে। এর ফলে আর প্রতিষ্ঠানের বাজেট নির্ভরতা থাকেনা যা এটিকে আগের চেয়ে অনেক বেশি স্বায়ত্বশাসন ভোগ করার সুযোগ করে দেয়। বর্তমানে এ থেকেই প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ ব্যয় নির্বাহ করা হয়। এছাড়াও এই প্রতিষ্ঠানটি কিছু বৈদেশিক দাতা সংস্থা ও ফাউন্ডেশনের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা লাভ করে।
এই ইনস্টিটিউটের কিছু নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য রয়েছে; সেগুলো হচ্ছে:
-উন্নয়ন ও জনকল্যাণের লক্ষ্যে উন্নয়ন অর্থনীতি, জনসংখ্যা তত্ত্ব এবং জাতীয় নীতি-পরিকল্পনার সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সামাজিক ক্ষেত্রসমূহের অধ্যয়ন, গবেষণা ও জ্ঞান বিস্তারের বিষয় উৎসাহিতকরণ।
-নীতিসমূহের পরিকল্পনা ও প্রণয়নের উদ্দেশ্যে তথ্য সংগ্রহ, উপাত্ত প্রস্তুতি, অনুসন্ধান পরিচালনা ও গবেষণা প্রকল্প গ্রহণ এবং পরিকল্পনা ও কর্মসূচির বাস্তবায়ন।
-সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতি, উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ, জনসংখ্যাতত্ত্ব ও অন্যান্য সামাজিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য সুবিধা প্রদান।
-উপরে উল্লেখিত ক্ষেত্রসমূহের উপর আধুনিক গবেষণা কৌশল ও পদ্ধতির ব্যাপরে সর্বপ্রকার তথ্য ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান। | বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান এর সংক্ষিপ্ত রূপ কী? | {
"answer_start": [
39,
39
],
"text": [
"বিআইডিএস",
"বিআইডিএস"
]
} |
bn_wiki_2912_02 | বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান | বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান তথা বিআইডিএস বাংলাদেশের একটি স্বায়ত্বশাসিত গবেষণা প্রতিষ্ঠান যা বাংলাদেশের উন্নয়নের নীতি নির্ধারণ ও বাস্তবায়নের রূপরেখা নিয়ে গবেষণা পরিচালনা করে।
এ ধরনের একটি প্রতিষ্ঠানের প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক রূপ ছিল পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট ইকনোমিকস বা পাইড যা ১৯৫৭ সালের জুন মাসে করাচিতে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটিই ছিল বিআইডিএসের পূর্বপুরুষ। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসেই পাইড ঢাকায় স্থানান্তরিত হয় এবং এর নতুন নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট ইকনোমিকস। পরবর্তীকালে ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এটি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ নামধারণ করে। তখন একে বোর্ড অফ ট্রাস্টি কর্তৃক পরিচালিত একটি স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিবন্ধিত করা হয় এবং পরিকল্পনা মন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। বিআইডিএসের মতই আরো দুটি প্রতিষ্ঠান ছিল যাদের উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম অনেকটা একই রকম। এই দুটি প্রতিষ্ঠান হল দ্য পপুলেশন স্টাডি সেন্টার যাকে ১৯৮২ সালে বিআইডিএসের সাথে একীভূত করা হয় এবং ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর রিসার্চ অন হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট যাকে ১৯৮৩ সালে একীভূত করা হয়। প্রথম প্রথম প্রতিষ্ঠানের ব্যয় নির্বাহের জন্য নিয়মিত বাজেট বরাদ্দ দেয়া হতো। কিন্তু ১৯৮৩ সালে সরকার এই নীতি পরিবর্তন করে প্রতিষ্ঠানের সকল পৌনঃপুনিক ব্যয় নির্বাহের নিশ্চয়তা বিধানের জন্য একটি নিয়মিত তহবিল গঠন করে। এর ফলে আর প্রতিষ্ঠানের বাজেট নির্ভরতা থাকেনা যা এটিকে আগের চেয়ে অনেক বেশি স্বায়ত্বশাসন ভোগ করার সুযোগ করে দেয়। বর্তমানে এ থেকেই প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ ব্যয় নির্বাহ করা হয়। এছাড়াও এই প্রতিষ্ঠানটি কিছু বৈদেশিক দাতা সংস্থা ও ফাউন্ডেশনের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা লাভ করে।
এই ইনস্টিটিউটের কিছু নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য রয়েছে; সেগুলো হচ্ছে:
-উন্নয়ন ও জনকল্যাণের লক্ষ্যে উন্নয়ন অর্থনীতি, জনসংখ্যা তত্ত্ব এবং জাতীয় নীতি-পরিকল্পনার সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সামাজিক ক্ষেত্রসমূহের অধ্যয়ন, গবেষণা ও জ্ঞান বিস্তারের বিষয় উৎসাহিতকরণ।
-নীতিসমূহের পরিকল্পনা ও প্রণয়নের উদ্দেশ্যে তথ্য সংগ্রহ, উপাত্ত প্রস্তুতি, অনুসন্ধান পরিচালনা ও গবেষণা প্রকল্প গ্রহণ এবং পরিকল্পনা ও কর্মসূচির বাস্তবায়ন।
-সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতি, উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ, জনসংখ্যাতত্ত্ব ও অন্যান্য সামাজিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য সুবিধা প্রদান।
-উপরে উল্লেখিত ক্ষেত্রসমূহের উপর আধুনিক গবেষণা কৌশল ও পদ্ধতির ব্যাপরে সর্বপ্রকার তথ্য ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান। | পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট ইকনোমিকস কে সংক্ষেপে কী বলা হয়? | {
"answer_start": [
288,
288
],
"text": [
"পাইড",
"পাইড"
]
} |
bn_wiki_2912_03 | বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান | বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান তথা বিআইডিএস বাংলাদেশের একটি স্বায়ত্বশাসিত গবেষণা প্রতিষ্ঠান যা বাংলাদেশের উন্নয়নের নীতি নির্ধারণ ও বাস্তবায়নের রূপরেখা নিয়ে গবেষণা পরিচালনা করে।
এ ধরনের একটি প্রতিষ্ঠানের প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক রূপ ছিল পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট ইকনোমিকস বা পাইড যা ১৯৫৭ সালের জুন মাসে করাচিতে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটিই ছিল বিআইডিএসের পূর্বপুরুষ। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসেই পাইড ঢাকায় স্থানান্তরিত হয় এবং এর নতুন নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট ইকনোমিকস। পরবর্তীকালে ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এটি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ নামধারণ করে। তখন একে বোর্ড অফ ট্রাস্টি কর্তৃক পরিচালিত একটি স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিবন্ধিত করা হয় এবং পরিকল্পনা মন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। বিআইডিএসের মতই আরো দুটি প্রতিষ্ঠান ছিল যাদের উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম অনেকটা একই রকম। এই দুটি প্রতিষ্ঠান হল দ্য পপুলেশন স্টাডি সেন্টার যাকে ১৯৮২ সালে বিআইডিএসের সাথে একীভূত করা হয় এবং ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর রিসার্চ অন হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট যাকে ১৯৮৩ সালে একীভূত করা হয়। প্রথম প্রথম প্রতিষ্ঠানের ব্যয় নির্বাহের জন্য নিয়মিত বাজেট বরাদ্দ দেয়া হতো। কিন্তু ১৯৮৩ সালে সরকার এই নীতি পরিবর্তন করে প্রতিষ্ঠানের সকল পৌনঃপুনিক ব্যয় নির্বাহের নিশ্চয়তা বিধানের জন্য একটি নিয়মিত তহবিল গঠন করে। এর ফলে আর প্রতিষ্ঠানের বাজেট নির্ভরতা থাকেনা যা এটিকে আগের চেয়ে অনেক বেশি স্বায়ত্বশাসন ভোগ করার সুযোগ করে দেয়। বর্তমানে এ থেকেই প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ ব্যয় নির্বাহ করা হয়। এছাড়াও এই প্রতিষ্ঠানটি কিছু বৈদেশিক দাতা সংস্থা ও ফাউন্ডেশনের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা লাভ করে।
এই ইনস্টিটিউটের কিছু নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য রয়েছে; সেগুলো হচ্ছে:
-উন্নয়ন ও জনকল্যাণের লক্ষ্যে উন্নয়ন অর্থনীতি, জনসংখ্যা তত্ত্ব এবং জাতীয় নীতি-পরিকল্পনার সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সামাজিক ক্ষেত্রসমূহের অধ্যয়ন, গবেষণা ও জ্ঞান বিস্তারের বিষয় উৎসাহিতকরণ।
-নীতিসমূহের পরিকল্পনা ও প্রণয়নের উদ্দেশ্যে তথ্য সংগ্রহ, উপাত্ত প্রস্তুতি, অনুসন্ধান পরিচালনা ও গবেষণা প্রকল্প গ্রহণ এবং পরিকল্পনা ও কর্মসূচির বাস্তবায়ন।
-সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতি, উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ, জনসংখ্যাতত্ত্ব ও অন্যান্য সামাজিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য সুবিধা প্রদান।
-উপরে উল্লেখিত ক্ষেত্রসমূহের উপর আধুনিক গবেষণা কৌশল ও পদ্ধতির ব্যাপরে সর্বপ্রকার তথ্য ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান। | বিআইডিএসের মতই আরো কয়টি প্রতিষ্ঠান ছিল যাদের উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম অনেকটা একই রকম? | {
"answer_start": [
791,
791
],
"text": [
"দুটি",
"দুটি"
]
} |
bn_wiki_2912_04 | বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান | বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান তথা বিআইডিএস বাংলাদেশের একটি স্বায়ত্বশাসিত গবেষণা প্রতিষ্ঠান যা বাংলাদেশের উন্নয়নের নীতি নির্ধারণ ও বাস্তবায়নের রূপরেখা নিয়ে গবেষণা পরিচালনা করে।
এ ধরনের একটি প্রতিষ্ঠানের প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক রূপ ছিল পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট ইকনোমিকস বা পাইড যা ১৯৫৭ সালের জুন মাসে করাচিতে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটিই ছিল বিআইডিএসের পূর্বপুরুষ। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসেই পাইড ঢাকায় স্থানান্তরিত হয় এবং এর নতুন নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট ইকনোমিকস। পরবর্তীকালে ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এটি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ নামধারণ করে। তখন একে বোর্ড অফ ট্রাস্টি কর্তৃক পরিচালিত একটি স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিবন্ধিত করা হয় এবং পরিকল্পনা মন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। বিআইডিএসের মতই আরো দুটি প্রতিষ্ঠান ছিল যাদের উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম অনেকটা একই রকম। এই দুটি প্রতিষ্ঠান হল দ্য পপুলেশন স্টাডি সেন্টার যাকে ১৯৮২ সালে বিআইডিএসের সাথে একীভূত করা হয় এবং ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর রিসার্চ অন হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট যাকে ১৯৮৩ সালে একীভূত করা হয়। প্রথম প্রথম প্রতিষ্ঠানের ব্যয় নির্বাহের জন্য নিয়মিত বাজেট বরাদ্দ দেয়া হতো। কিন্তু ১৯৮৩ সালে সরকার এই নীতি পরিবর্তন করে প্রতিষ্ঠানের সকল পৌনঃপুনিক ব্যয় নির্বাহের নিশ্চয়তা বিধানের জন্য একটি নিয়মিত তহবিল গঠন করে। এর ফলে আর প্রতিষ্ঠানের বাজেট নির্ভরতা থাকেনা যা এটিকে আগের চেয়ে অনেক বেশি স্বায়ত্বশাসন ভোগ করার সুযোগ করে দেয়। বর্তমানে এ থেকেই প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ ব্যয় নির্বাহ করা হয়। এছাড়াও এই প্রতিষ্ঠানটি কিছু বৈদেশিক দাতা সংস্থা ও ফাউন্ডেশনের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা লাভ করে।
এই ইনস্টিটিউটের কিছু নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য রয়েছে; সেগুলো হচ্ছে:
-উন্নয়ন ও জনকল্যাণের লক্ষ্যে উন্নয়ন অর্থনীতি, জনসংখ্যা তত্ত্ব এবং জাতীয় নীতি-পরিকল্পনার সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সামাজিক ক্ষেত্রসমূহের অধ্যয়ন, গবেষণা ও জ্ঞান বিস্তারের বিষয় উৎসাহিতকরণ।
-নীতিসমূহের পরিকল্পনা ও প্রণয়নের উদ্দেশ্যে তথ্য সংগ্রহ, উপাত্ত প্রস্তুতি, অনুসন্ধান পরিচালনা ও গবেষণা প্রকল্প গ্রহণ এবং পরিকল্পনা ও কর্মসূচির বাস্তবায়ন।
-সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতি, উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ, জনসংখ্যাতত্ত্ব ও অন্যান্য সামাজিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য সুবিধা প্রদান।
-উপরে উল্লেখিত ক্ষেত্রসমূহের উপর আধুনিক গবেষণা কৌশল ও পদ্ধতির ব্যাপরে সর্বপ্রকার তথ্য ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান। | বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বাৎসরিক কিরকম বাজেট বরাদ্দ পেত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1980_01 | জন্ম নিয়ন্ত্রণ | জাতিসংঘের সবচেয়ে বড় প্রটেস্ট্যান্ট দল, সাউদার্ন ব্যাপটিস্ট, বিবাহিত দম্পতিরা পরিবার পরিকল্পনার কিছু পদ্ধতির ব্যবহারকে সমর্থন করেন। মূল্যবোধের নীতিশাস্ত্র এবং ধর্মীয় লিবার্টি কমিশন নিশ্চিত করে যে, গির্জা বাইবেলের সত্যকে নৈতিক, সরকারী নীতি এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়গুলিতে প্রয়োগ করার উপায়গুলি খুঁজে পেতে পারে। এটি একটি বাইবেলের মডেলটিকে একটি কাঠামো হিসেবে তৈরি করে, যার মাধ্যমে খ্রিস্টানরা নৈতিক ও ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়গুলি আধুনিক সংস্কৃতিতে পরিবারগুলির মুখোমুখি হতে পারে। গির্জাটি বিশ্বাস করে যে জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবহার, শিশুদের সংখ্যা বাড়াবার একটি উপায় হিসাবে শিশুদের সংখ্যা সংহত করার একটি মাধ্যম হিসাবে এবং শিশুদের যুগোপযোগী করার উপায় হিসাবে, এটি একটি নৈতিক সিদ্ধান্ত যা প্রতিটি দম্পতির জন্য বঞ্চিত করা হয়। যাইহোক, সাউদার্ন ব্যাপটিস্টরা বলছেন যে একটি দম্পতি গর্ভনিরোধের একটি ফর্ম ব্যবহার করে যা গর্ভধারণ প্রতিরোধ করে।
ইউনাইটেড মেথডিস্ট চার্চ: মেথডিস্টস, জাতির দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রোটেস্ট্যান্ট গোষ্ঠী, প্রচার করে যে প্রতি দম্পতি সঠিকভাবে এবং দায়িত্বের সাথে প্রার্থনার পাশাপাশি তাদের অবস্থার অনুভূতি অনুযায়ী ধারণা নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্বও রয়েছে। দায়িত্বশীল পিতামাতার উপর ইউনাইটেড মেথডিস্টের রেজোলিউশনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে ব্যক্তিবর্গের পবিত্র মাত্রা বজায় রাখার মাধ্যম হিসাবে, প্রত্যেকটি শিশু শিশু ও পিতামাতার দ্বারা সকল সম্ভাব্য প্রচেষ্টাকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে প্রত্যেক শিশু একটি সুস্থ শরীরের সাথে বিশ্বকে প্রবেশ করে এবং একটি পরিবেশে জন্ম নেয় একটি পরিবেশে শিশুকে তার পূর্ণ সম্ভাবনাকে পৌঁছানোর জন্য সাহায্য করতে এ কারণেই মাদ্রাবাদগুলি পরিবার পরিকল্পনা পরিষেবাগুলিতে জনসাধারণের অর্থায়ন এবং অংশগ্রহণ সমর্থন করে। | "গির্জা বাইবেলের সত্যকে নৈতিক, সরকারী নীতি এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়গুলিতে প্রয়োগ করার উপায়গুলি খুঁজে পেতে পারে"- এটি কে নিশ্চিত করে? | {
"answer_start": [
133,
133
],
"text": [
"মূল্যবোধের নীতিশাস্ত্র এবং ধর্মীয় লিবার্টি কমিশন",
"মূল্যবোধের নীতিশাস্ত্র এবং ধর্মীয় লিবার্টি কমিশন"
]
} |
bn_wiki_1980_02 | জন্ম নিয়ন্ত্রণ | জাতিসংঘের সবচেয়ে বড় প্রটেস্ট্যান্ট দল, সাউদার্ন ব্যাপটিস্ট, বিবাহিত দম্পতিরা পরিবার পরিকল্পনার কিছু পদ্ধতির ব্যবহারকে সমর্থন করেন। মূল্যবোধের নীতিশাস্ত্র এবং ধর্মীয় লিবার্টি কমিশন নিশ্চিত করে যে, গির্জা বাইবেলের সত্যকে নৈতিক, সরকারী নীতি এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়গুলিতে প্রয়োগ করার উপায়গুলি খুঁজে পেতে পারে। এটি একটি বাইবেলের মডেলটিকে একটি কাঠামো হিসেবে তৈরি করে, যার মাধ্যমে খ্রিস্টানরা নৈতিক ও ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়গুলি আধুনিক সংস্কৃতিতে পরিবারগুলির মুখোমুখি হতে পারে। গির্জাটি বিশ্বাস করে যে জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবহার, শিশুদের সংখ্যা বাড়াবার একটি উপায় হিসাবে শিশুদের সংখ্যা সংহত করার একটি মাধ্যম হিসাবে এবং শিশুদের যুগোপযোগী করার উপায় হিসাবে, এটি একটি নৈতিক সিদ্ধান্ত যা প্রতিটি দম্পতির জন্য বঞ্চিত করা হয়। যাইহোক, সাউদার্ন ব্যাপটিস্টরা বলছেন যে একটি দম্পতি গর্ভনিরোধের একটি ফর্ম ব্যবহার করে যা গর্ভধারণ প্রতিরোধ করে।
ইউনাইটেড মেথডিস্ট চার্চ: মেথডিস্টস, জাতির দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রোটেস্ট্যান্ট গোষ্ঠী, প্রচার করে যে প্রতি দম্পতি সঠিকভাবে এবং দায়িত্বের সাথে প্রার্থনার পাশাপাশি তাদের অবস্থার অনুভূতি অনুযায়ী ধারণা নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্বও রয়েছে। দায়িত্বশীল পিতামাতার উপর ইউনাইটেড মেথডিস্টের রেজোলিউশনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে ব্যক্তিবর্গের পবিত্র মাত্রা বজায় রাখার মাধ্যম হিসাবে, প্রত্যেকটি শিশু শিশু ও পিতামাতার দ্বারা সকল সম্ভাব্য প্রচেষ্টাকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে প্রত্যেক শিশু একটি সুস্থ শরীরের সাথে বিশ্বকে প্রবেশ করে এবং একটি পরিবেশে জন্ম নেয় একটি পরিবেশে শিশুকে তার পূর্ণ সম্ভাবনাকে পৌঁছানোর জন্য সাহায্য করতে এ কারণেই মাদ্রাবাদগুলি পরিবার পরিকল্পনা পরিষেবাগুলিতে জনসাধারণের অর্থায়ন এবং অংশগ্রহণ সমর্থন করে। | জাতিসংঘের সবচেয়ে বড় প্রটেস্ট্যান্ট দল কোনটি? | {
"answer_start": [
41,
41
],
"text": [
"সাউদার্ন ব্যাপটিস্ট",
"সাউদার্ন ব্যাপটিস্ট"
]
} |
bn_wiki_1980_03 | জন্ম নিয়ন্ত্রণ | জাতিসংঘের সবচেয়ে বড় প্রটেস্ট্যান্ট দল, সাউদার্ন ব্যাপটিস্ট, বিবাহিত দম্পতিরা পরিবার পরিকল্পনার কিছু পদ্ধতির ব্যবহারকে সমর্থন করেন। মূল্যবোধের নীতিশাস্ত্র এবং ধর্মীয় লিবার্টি কমিশন নিশ্চিত করে যে, গির্জা বাইবেলের সত্যকে নৈতিক, সরকারী নীতি এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়গুলিতে প্রয়োগ করার উপায়গুলি খুঁজে পেতে পারে। এটি একটি বাইবেলের মডেলটিকে একটি কাঠামো হিসেবে তৈরি করে, যার মাধ্যমে খ্রিস্টানরা নৈতিক ও ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়গুলি আধুনিক সংস্কৃতিতে পরিবারগুলির মুখোমুখি হতে পারে। গির্জাটি বিশ্বাস করে যে জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবহার, শিশুদের সংখ্যা বাড়াবার একটি উপায় হিসাবে শিশুদের সংখ্যা সংহত করার একটি মাধ্যম হিসাবে এবং শিশুদের যুগোপযোগী করার উপায় হিসাবে, এটি একটি নৈতিক সিদ্ধান্ত যা প্রতিটি দম্পতির জন্য বঞ্চিত করা হয়। যাইহোক, সাউদার্ন ব্যাপটিস্টরা বলছেন যে একটি দম্পতি গর্ভনিরোধের একটি ফর্ম ব্যবহার করে যা গর্ভধারণ প্রতিরোধ করে।
ইউনাইটেড মেথডিস্ট চার্চ: মেথডিস্টস, জাতির দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রোটেস্ট্যান্ট গোষ্ঠী, প্রচার করে যে প্রতি দম্পতি সঠিকভাবে এবং দায়িত্বের সাথে প্রার্থনার পাশাপাশি তাদের অবস্থার অনুভূতি অনুযায়ী ধারণা নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্বও রয়েছে। দায়িত্বশীল পিতামাতার উপর ইউনাইটেড মেথডিস্টের রেজোলিউশনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে ব্যক্তিবর্গের পবিত্র মাত্রা বজায় রাখার মাধ্যম হিসাবে, প্রত্যেকটি শিশু শিশু ও পিতামাতার দ্বারা সকল সম্ভাব্য প্রচেষ্টাকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে প্রত্যেক শিশু একটি সুস্থ শরীরের সাথে বিশ্বকে প্রবেশ করে এবং একটি পরিবেশে জন্ম নেয় একটি পরিবেশে শিশুকে তার পূর্ণ সম্ভাবনাকে পৌঁছানোর জন্য সাহায্য করতে এ কারণেই মাদ্রাবাদগুলি পরিবার পরিকল্পনা পরিষেবাগুলিতে জনসাধারণের অর্থায়ন এবং অংশগ্রহণ সমর্থন করে। | "প্রতি দম্পতি সঠিকভাবে এবং দায়িত্বের সাথে প্রার্থনার পাশাপাশি তাদের অবস্থার অনুভূতি অনুযায়ী ধারণা নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্বও রয়েছে" - এটি কে প্রচার করে? | {
"answer_start": [
834,
834
],
"text": [
"ইউনাইটেড মেথডিস্ট চার্চ: মেথডিস্টস",
"ইউনাইটেড মেথডিস্ট চার্চ: মেথডিস্টস"
]
} |
bn_wiki_1980_04 | জন্ম নিয়ন্ত্রণ | জাতিসংঘের সবচেয়ে বড় প্রটেস্ট্যান্ট দল, সাউদার্ন ব্যাপটিস্ট, বিবাহিত দম্পতিরা পরিবার পরিকল্পনার কিছু পদ্ধতির ব্যবহারকে সমর্থন করেন। মূল্যবোধের নীতিশাস্ত্র এবং ধর্মীয় লিবার্টি কমিশন নিশ্চিত করে যে, গির্জা বাইবেলের সত্যকে নৈতিক, সরকারী নীতি এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়গুলিতে প্রয়োগ করার উপায়গুলি খুঁজে পেতে পারে। এটি একটি বাইবেলের মডেলটিকে একটি কাঠামো হিসেবে তৈরি করে, যার মাধ্যমে খ্রিস্টানরা নৈতিক ও ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়গুলি আধুনিক সংস্কৃতিতে পরিবারগুলির মুখোমুখি হতে পারে। গির্জাটি বিশ্বাস করে যে জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবহার, শিশুদের সংখ্যা বাড়াবার একটি উপায় হিসাবে শিশুদের সংখ্যা সংহত করার একটি মাধ্যম হিসাবে এবং শিশুদের যুগোপযোগী করার উপায় হিসাবে, এটি একটি নৈতিক সিদ্ধান্ত যা প্রতিটি দম্পতির জন্য বঞ্চিত করা হয়। যাইহোক, সাউদার্ন ব্যাপটিস্টরা বলছেন যে একটি দম্পতি গর্ভনিরোধের একটি ফর্ম ব্যবহার করে যা গর্ভধারণ প্রতিরোধ করে।
ইউনাইটেড মেথডিস্ট চার্চ: মেথডিস্টস, জাতির দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রোটেস্ট্যান্ট গোষ্ঠী, প্রচার করে যে প্রতি দম্পতি সঠিকভাবে এবং দায়িত্বের সাথে প্রার্থনার পাশাপাশি তাদের অবস্থার অনুভূতি অনুযায়ী ধারণা নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্বও রয়েছে। দায়িত্বশীল পিতামাতার উপর ইউনাইটেড মেথডিস্টের রেজোলিউশনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে ব্যক্তিবর্গের পবিত্র মাত্রা বজায় রাখার মাধ্যম হিসাবে, প্রত্যেকটি শিশু শিশু ও পিতামাতার দ্বারা সকল সম্ভাব্য প্রচেষ্টাকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে প্রত্যেক শিশু একটি সুস্থ শরীরের সাথে বিশ্বকে প্রবেশ করে এবং একটি পরিবেশে জন্ম নেয় একটি পরিবেশে শিশুকে তার পূর্ণ সম্ভাবনাকে পৌঁছানোর জন্য সাহায্য করতে এ কারণেই মাদ্রাবাদগুলি পরিবার পরিকল্পনা পরিষেবাগুলিতে জনসাধারণের অর্থায়ন এবং অংশগ্রহণ সমর্থন করে। | সাউদার্ন ব্যাপটিস্ট প্রতিষ্ঠিত হয় কতসালে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1980_05 | জন্ম নিয়ন্ত্রণ | জাতিসংঘের সবচেয়ে বড় প্রটেস্ট্যান্ট দল, সাউদার্ন ব্যাপটিস্ট, বিবাহিত দম্পতিরা পরিবার পরিকল্পনার কিছু পদ্ধতির ব্যবহারকে সমর্থন করেন। মূল্যবোধের নীতিশাস্ত্র এবং ধর্মীয় লিবার্টি কমিশন নিশ্চিত করে যে, গির্জা বাইবেলের সত্যকে নৈতিক, সরকারী নীতি এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়গুলিতে প্রয়োগ করার উপায়গুলি খুঁজে পেতে পারে। এটি একটি বাইবেলের মডেলটিকে একটি কাঠামো হিসেবে তৈরি করে, যার মাধ্যমে খ্রিস্টানরা নৈতিক ও ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়গুলি আধুনিক সংস্কৃতিতে পরিবারগুলির মুখোমুখি হতে পারে। গির্জাটি বিশ্বাস করে যে জন্মনিয়ন্ত্রণের ব্যবহার, শিশুদের সংখ্যা বাড়াবার একটি উপায় হিসাবে শিশুদের সংখ্যা সংহত করার একটি মাধ্যম হিসাবে এবং শিশুদের যুগোপযোগী করার উপায় হিসাবে, এটি একটি নৈতিক সিদ্ধান্ত যা প্রতিটি দম্পতির জন্য বঞ্চিত করা হয়। যাইহোক, সাউদার্ন ব্যাপটিস্টরা বলছেন যে একটি দম্পতি গর্ভনিরোধের একটি ফর্ম ব্যবহার করে যা গর্ভধারণ প্রতিরোধ করে।
ইউনাইটেড মেথডিস্ট চার্চ: মেথডিস্টস, জাতির দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রোটেস্ট্যান্ট গোষ্ঠী, প্রচার করে যে প্রতি দম্পতি সঠিকভাবে এবং দায়িত্বের সাথে প্রার্থনার পাশাপাশি তাদের অবস্থার অনুভূতি অনুযায়ী ধারণা নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্বও রয়েছে। দায়িত্বশীল পিতামাতার উপর ইউনাইটেড মেথডিস্টের রেজোলিউশনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে ব্যক্তিবর্গের পবিত্র মাত্রা বজায় রাখার মাধ্যম হিসাবে, প্রত্যেকটি শিশু শিশু ও পিতামাতার দ্বারা সকল সম্ভাব্য প্রচেষ্টাকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে প্রত্যেক শিশু একটি সুস্থ শরীরের সাথে বিশ্বকে প্রবেশ করে এবং একটি পরিবেশে জন্ম নেয় একটি পরিবেশে শিশুকে তার পূর্ণ সম্ভাবনাকে পৌঁছানোর জন্য সাহায্য করতে এ কারণেই মাদ্রাবাদগুলি পরিবার পরিকল্পনা পরিষেবাগুলিতে জনসাধারণের অর্থায়ন এবং অংশগ্রহণ সমর্থন করে। | ইউনাইটেড মেথডিস্ট চার্চ প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1527_01 | সারস্বত ব্রাহ্মণ | সরস্বত ব্রাহ্মণ হলো ভারতীয় হিন্দু ব্রাহ্মণদের একটি উপগোষ্ঠী, যারা মূলত সরস্বতী নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাস করতো বলে ধরা হয়৷ ঋকবেদে উল্লেখিত সরস্বতী নদী প্রাচীন গান্ধার রাজ্যের (আফগানিস্তান) হিন্দুকুশ পর্বত থেকে উৎপন্ন এবং এর অববাহিকা আফগানিস্তান,ইরান এবং পাকিস্তানে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে অবস্থিত যা প্রাচীন আর্যভূমি হিসেবে পরিচিত। রজতরঙ্গীনিতে লিপিবদ্ধ পঞ্চগৌড় ব্রাহ্মণদের পাঁচটি বিভাগের একটি হলো এই সারস্বত ব্রাহ্মণরা।বাংলার বৈদ্যব্রাহ্মণরা, মূলত সারস্বত শ্রেণীর ব্রাহ্মণ। মূর্ধাভিষিক্ত বা ব্রহ্মক্ষত্রিয় হলো সারস্বত ব্রাহ্মণ শ্রেনীর সর্বোচ্চ সম্প্রদায় যারা একই সাথে ব্রাহ্মণ্য আচার এবং ক্ষত্রিয়ের পেশা গ্রহণ করে ধর্ম ও ব্রাহ্মণকে রক্ষা করে। | সরস্বত ব্রাহ্মণ কারা? | {
"answer_start": [
20,
20
],
"text": [
"ভারতীয় হিন্দু ব্রাহ্মণদের একটি উপগোষ্ঠী",
"ভারতীয় হিন্দু ব্রাহ্মণদের একটি উপগোষ্ঠী"
]
} |
bn_wiki_1527_02 | সারস্বত ব্রাহ্মণ | সরস্বত ব্রাহ্মণ হলো ভারতীয় হিন্দু ব্রাহ্মণদের একটি উপগোষ্ঠী, যারা মূলত সরস্বতী নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাস করতো বলে ধরা হয়৷ ঋকবেদে উল্লেখিত সরস্বতী নদী প্রাচীন গান্ধার রাজ্যের (আফগানিস্তান) হিন্দুকুশ পর্বত থেকে উৎপন্ন এবং এর অববাহিকা আফগানিস্তান,ইরান এবং পাকিস্তানে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে অবস্থিত যা প্রাচীন আর্যভূমি হিসেবে পরিচিত। রজতরঙ্গীনিতে লিপিবদ্ধ পঞ্চগৌড় ব্রাহ্মণদের পাঁচটি বিভাগের একটি হলো এই সারস্বত ব্রাহ্মণরা।বাংলার বৈদ্যব্রাহ্মণরা, মূলত সারস্বত শ্রেণীর ব্রাহ্মণ। মূর্ধাভিষিক্ত বা ব্রহ্মক্ষত্রিয় হলো সারস্বত ব্রাহ্মণ শ্রেনীর সর্বোচ্চ সম্প্রদায় যারা একই সাথে ব্রাহ্মণ্য আচার এবং ক্ষত্রিয়ের পেশা গ্রহণ করে ধর্ম ও ব্রাহ্মণকে রক্ষা করে। | সরস্বত ব্রাহ্মণরা কোন নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাস করত? | {
"answer_start": [
72,
72
],
"text": [
"সরস্বতী নদীর",
"সরস্বতী নদীর"
]
} |
bn_wiki_1527_03 | সারস্বত ব্রাহ্মণ | সরস্বত ব্রাহ্মণ হলো ভারতীয় হিন্দু ব্রাহ্মণদের একটি উপগোষ্ঠী, যারা মূলত সরস্বতী নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাস করতো বলে ধরা হয়৷ ঋকবেদে উল্লেখিত সরস্বতী নদী প্রাচীন গান্ধার রাজ্যের (আফগানিস্তান) হিন্দুকুশ পর্বত থেকে উৎপন্ন এবং এর অববাহিকা আফগানিস্তান,ইরান এবং পাকিস্তানে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে অবস্থিত যা প্রাচীন আর্যভূমি হিসেবে পরিচিত। রজতরঙ্গীনিতে লিপিবদ্ধ পঞ্চগৌড় ব্রাহ্মণদের পাঁচটি বিভাগের একটি হলো এই সারস্বত ব্রাহ্মণরা।বাংলার বৈদ্যব্রাহ্মণরা, মূলত সারস্বত শ্রেণীর ব্রাহ্মণ। মূর্ধাভিষিক্ত বা ব্রহ্মক্ষত্রিয় হলো সারস্বত ব্রাহ্মণ শ্রেনীর সর্বোচ্চ সম্প্রদায় যারা একই সাথে ব্রাহ্মণ্য আচার এবং ক্ষত্রিয়ের পেশা গ্রহণ করে ধর্ম ও ব্রাহ্মণকে রক্ষা করে। | ঋকবেদে উল্লেখিত সরস্বতী নদী কোন জায়গা থেকে উৎপন্ন? | {
"answer_start": [
153,
153
],
"text": [
"প্রাচীন গান্ধার রাজ্যের (আফগানিস্তান) হিন্দুকুশ পর্বত থেকে",
"প্রাচীন গান্ধার রাজ্যের (আফগানিস্তান) হিন্দুকুশ পর্বত থেকে"
]
} |
bn_wiki_1527_04 | সারস্বত ব্রাহ্মণ | সরস্বত ব্রাহ্মণ হলো ভারতীয় হিন্দু ব্রাহ্মণদের একটি উপগোষ্ঠী, যারা মূলত সরস্বতী নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাস করতো বলে ধরা হয়৷ ঋকবেদে উল্লেখিত সরস্বতী নদী প্রাচীন গান্ধার রাজ্যের (আফগানিস্তান) হিন্দুকুশ পর্বত থেকে উৎপন্ন এবং এর অববাহিকা আফগানিস্তান,ইরান এবং পাকিস্তানে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে অবস্থিত যা প্রাচীন আর্যভূমি হিসেবে পরিচিত। রজতরঙ্গীনিতে লিপিবদ্ধ পঞ্চগৌড় ব্রাহ্মণদের পাঁচটি বিভাগের একটি হলো এই সারস্বত ব্রাহ্মণরা।বাংলার বৈদ্যব্রাহ্মণরা, মূলত সারস্বত শ্রেণীর ব্রাহ্মণ। মূর্ধাভিষিক্ত বা ব্রহ্মক্ষত্রিয় হলো সারস্বত ব্রাহ্মণ শ্রেনীর সর্বোচ্চ সম্প্রদায় যারা একই সাথে ব্রাহ্মণ্য আচার এবং ক্ষত্রিয়ের পেশা গ্রহণ করে ধর্ম ও ব্রাহ্মণকে রক্ষা করে। | বাংলার বৈদ্যব্রাহ্মণরা মূলত কোন শ্রেণীর ব্রাহ্মণ? | {
"answer_start": [
445,
445
],
"text": [
"সারস্বত শ্রেণীর ",
"সারস্বত শ্রেণীর"
]
} |
bn_wiki_1527_05 | সারস্বত ব্রাহ্মণ | সরস্বত ব্রাহ্মণ হলো ভারতীয় হিন্দু ব্রাহ্মণদের একটি উপগোষ্ঠী, যারা মূলত সরস্বতী নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাস করতো বলে ধরা হয়৷ ঋকবেদে উল্লেখিত সরস্বতী নদী প্রাচীন গান্ধার রাজ্যের (আফগানিস্তান) হিন্দুকুশ পর্বত থেকে উৎপন্ন এবং এর অববাহিকা আফগানিস্তান,ইরান এবং পাকিস্তানে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে অবস্থিত যা প্রাচীন আর্যভূমি হিসেবে পরিচিত। রজতরঙ্গীনিতে লিপিবদ্ধ পঞ্চগৌড় ব্রাহ্মণদের পাঁচটি বিভাগের একটি হলো এই সারস্বত ব্রাহ্মণরা।বাংলার বৈদ্যব্রাহ্মণরা, মূলত সারস্বত শ্রেণীর ব্রাহ্মণ। মূর্ধাভিষিক্ত বা ব্রহ্মক্ষত্রিয় হলো সারস্বত ব্রাহ্মণ শ্রেনীর সর্বোচ্চ সম্প্রদায় যারা একই সাথে ব্রাহ্মণ্য আচার এবং ক্ষত্রিয়ের পেশা গ্রহণ করে ধর্ম ও ব্রাহ্মণকে রক্ষা করে। | ব্রহ্মক্ষত্রিয় পরশুরাম কে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1122_01 | অ্যাময় গার্ডেনস | অ্যাময় গার্ডেনস হংকংয়ের কাউলুনের জর্ডান উপত্যকা এলাকায় ১৯৮১ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত সম্পন্ন করা একটি ব্যক্তিগত আবাসন প্রকল্প। ২০০৩ সালে সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (সার্স) এর প্রাদুর্ভাবের সময় এই এলাকা সবচেয়ে গুরুতরভাবে আক্রান্ত স্থান ছিল এবং সেখানে ৩০০ জনেরও বেশি লোক এই রোগে সংক্রামিত হয়।অ্যামোয় গার্ডেন ১৯টি ব্লক নিয়ে গঠিত এবং ব্লকগুলো এ থেকে এস অক্ষর দিয়ে চিহ্ন করা। এই প্রকল্পের বিল্ডিংগুলা ৩০ থেকে ৪০ তলা পর্যন্ত উঁচু। এ থেকে এইচ পর্যন্ত আটটি ব্লক ৩৩ তলা বা ১০৫ মিটার উঁচু এবং ১৪ মিটার উঁচু একটি মঞ্চে অবস্থিত, যেখানে একটি বাণিজ্যিক কেন্দ্রও রয়েছে। এই আটটি ব্লকে প্রতি ফ্লোরে আটটি করে ফ্ল্যাট ক্রুশেরআকৃতি আকারে বানানো হয়েছে। প্রতিটি ক্রুশ আকৃতির ফ্ল্যাটে দুটি করে অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। অ্যাময় গার্ডেনস প্রকল্পের মধ্যে একটি শপিং সেন্টারের (অ্যামোয় প্লাজা) পাশাপাশি একটি ফুড স্কোয়ারও রয়েছে। | অ্যাময় গার্ডেনস কোথায় অবস্থিত? | {
"answer_start": [
17,
17
],
"text": [
"হংকংয়ের কাউলুনের জর্ডান উপত্যকা এলাকায়",
"হংকংয়ের কাউলুনের জর্ডান উপত্যকা এলাকায়"
]
} |
bn_wiki_1122_02 | অ্যাময় গার্ডেনস | অ্যাময় গার্ডেনস হংকংয়ের কাউলুনের জর্ডান উপত্যকা এলাকায় ১৯৮১ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত সম্পন্ন করা একটি ব্যক্তিগত আবাসন প্রকল্প। ২০০৩ সালে সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (সার্স) এর প্রাদুর্ভাবের সময় এই এলাকা সবচেয়ে গুরুতরভাবে আক্রান্ত স্থান ছিল এবং সেখানে ৩০০ জনেরও বেশি লোক এই রোগে সংক্রামিত হয়।অ্যামোয় গার্ডেন ১৯টি ব্লক নিয়ে গঠিত এবং ব্লকগুলো এ থেকে এস অক্ষর দিয়ে চিহ্ন করা। এই প্রকল্পের বিল্ডিংগুলা ৩০ থেকে ৪০ তলা পর্যন্ত উঁচু। এ থেকে এইচ পর্যন্ত আটটি ব্লক ৩৩ তলা বা ১০৫ মিটার উঁচু এবং ১৪ মিটার উঁচু একটি মঞ্চে অবস্থিত, যেখানে একটি বাণিজ্যিক কেন্দ্রও রয়েছে। এই আটটি ব্লকে প্রতি ফ্লোরে আটটি করে ফ্ল্যাট ক্রুশেরআকৃতি আকারে বানানো হয়েছে। প্রতিটি ক্রুশ আকৃতির ফ্ল্যাটে দুটি করে অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। অ্যাময় গার্ডেনস প্রকল্পের মধ্যে একটি শপিং সেন্টারের (অ্যামোয় প্লাজা) পাশাপাশি একটি ফুড স্কোয়ারও রয়েছে। | কিসের প্রাদুর্ভাবের সময় এই এলাকা সবচেয়ে গুরুতরভাবে আক্রান্ত স্থান ছিল? | {
"answer_start": [
137,
137
],
"text": [
"সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (সার্স) এর ",
"সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (সার্স) এর "
]
} |
bn_wiki_1122_05 | অ্যাময় গার্ডেনস | অ্যাময় গার্ডেনস হংকংয়ের কাউলুনের জর্ডান উপত্যকা এলাকায় ১৯৮১ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত সম্পন্ন করা একটি ব্যক্তিগত আবাসন প্রকল্প। ২০০৩ সালে সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (সার্স) এর প্রাদুর্ভাবের সময় এই এলাকা সবচেয়ে গুরুতরভাবে আক্রান্ত স্থান ছিল এবং সেখানে ৩০০ জনেরও বেশি লোক এই রোগে সংক্রামিত হয়।অ্যামোয় গার্ডেন ১৯টি ব্লক নিয়ে গঠিত এবং ব্লকগুলো এ থেকে এস অক্ষর দিয়ে চিহ্ন করা। এই প্রকল্পের বিল্ডিংগুলা ৩০ থেকে ৪০ তলা পর্যন্ত উঁচু। এ থেকে এইচ পর্যন্ত আটটি ব্লক ৩৩ তলা বা ১০৫ মিটার উঁচু এবং ১৪ মিটার উঁচু একটি মঞ্চে অবস্থিত, যেখানে একটি বাণিজ্যিক কেন্দ্রও রয়েছে। এই আটটি ব্লকে প্রতি ফ্লোরে আটটি করে ফ্ল্যাট ক্রুশেরআকৃতি আকারে বানানো হয়েছে। প্রতিটি ক্রুশ আকৃতির ফ্ল্যাটে দুটি করে অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। অ্যাময় গার্ডেনস প্রকল্পের মধ্যে একটি শপিং সেন্টারের (অ্যামোয় প্লাজা) পাশাপাশি একটি ফুড স্কোয়ারও রয়েছে। | অ্যাময় গার্ডেনস এমটিআর মেট্রো সিস্টেমের কোন স্টেশনের সাথে যুক্ত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1273_01 | হিন্দুস্তান ইউনিলিভার | হিন্দুস্তান ইউনিলিভার লিমিটেড (এইচইউএল) একটি ভোগ্য পণ্য উৎপাদনকারী কোম্পানি; যার সদর দপ্তর ভারতের মুম্বই এ অবস্থিত। এটি ব্রিটিশ কোম্পানি ইউনিলিভারের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এর পণ্যগুলির মধ্যে রয়েছে খাদ্য, পানীয়, পরিচ্ছন্নতা এজেন্ট, ব্যক্তিগত যত্ন পণ্য, পানি পরিশোধন এবং অন্যান্য দ্রুত চলমান ভোগ্যপণ্য। হিন্দুস্তান ইউনিলিভারের কর্পোরেট সদর দফতর আন্ধেরি, মুম্বই এ অবস্থিত। ক্যাম্পাসটি ১২.৫ একর জমি জুড়ে বিস্তৃত এবং ১,৬০০ জনের বেশি কর্মচারী রয়েছে। কর্মচারীদের জন্য এখানে রয়েছে বিভিন্ন দোকান, খাবারের এলাকা, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, জিম, ক্রীড়া ও বিনোদন কেন্দ্র এবং একটি ডে কেয়ার সেন্টার। | হিন্দুস্তান ইউনিলিভারের সদরদপ্তর কোথায়? | {
"answer_start": [
91,
98
],
"text": [
"ভারতের মুম্বই",
"মুম্বই"
]
} |
bn_wiki_1273_03 | হিন্দুস্তান ইউনিলিভার | হিন্দুস্তান ইউনিলিভার লিমিটেড (এইচইউএল) একটি ভোগ্য পণ্য উৎপাদনকারী কোম্পানি; যার সদর দপ্তর ভারতের মুম্বই এ অবস্থিত। এটি ব্রিটিশ কোম্পানি ইউনিলিভারের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এর পণ্যগুলির মধ্যে রয়েছে খাদ্য, পানীয়, পরিচ্ছন্নতা এজেন্ট, ব্যক্তিগত যত্ন পণ্য, পানি পরিশোধন এবং অন্যান্য দ্রুত চলমান ভোগ্যপণ্য। হিন্দুস্তান ইউনিলিভারের কর্পোরেট সদর দফতর আন্ধেরি, মুম্বই এ অবস্থিত। ক্যাম্পাসটি ১২.৫ একর জমি জুড়ে বিস্তৃত এবং ১,৬০০ জনের বেশি কর্মচারী রয়েছে। কর্মচারীদের জন্য এখানে রয়েছে বিভিন্ন দোকান, খাবারের এলাকা, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, জিম, ক্রীড়া ও বিনোদন কেন্দ্র এবং একটি ডে কেয়ার সেন্টার। | হিন্দুস্তান ইউনিলিভারের কর্মচারী সংখ্যা কতো? | {
"answer_start": [
416,
416
],
"text": [
"১,৬০০ জনের বেশি",
"১,৬০০ জনের বেশি"
]
} |
bn_wiki_1273_04 | হিন্দুস্তান ইউনিলিভার | হিন্দুস্তান ইউনিলিভার লিমিটেড (এইচইউএল) একটি ভোগ্য পণ্য উৎপাদনকারী কোম্পানি; যার সদর দপ্তর ভারতের মুম্বই এ অবস্থিত। এটি ব্রিটিশ কোম্পানি ইউনিলিভারের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এর পণ্যগুলির মধ্যে রয়েছে খাদ্য, পানীয়, পরিচ্ছন্নতা এজেন্ট, ব্যক্তিগত যত্ন পণ্য, পানি পরিশোধন এবং অন্যান্য দ্রুত চলমান ভোগ্যপণ্য। হিন্দুস্তান ইউনিলিভারের কর্পোরেট সদর দফতর আন্ধেরি, মুম্বই এ অবস্থিত। ক্যাম্পাসটি ১২.৫ একর জমি জুড়ে বিস্তৃত এবং ১,৬০০ জনের বেশি কর্মচারী রয়েছে। কর্মচারীদের জন্য এখানে রয়েছে বিভিন্ন দোকান, খাবারের এলাকা, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, জিম, ক্রীড়া ও বিনোদন কেন্দ্র এবং একটি ডে কেয়ার সেন্টার। | অন্নপূর্ণা ব্রান্ডের পূর্বে কী নামে পরিচিত ছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1273_05 | হিন্দুস্তান ইউনিলিভার | হিন্দুস্তান ইউনিলিভার লিমিটেড (এইচইউএল) একটি ভোগ্য পণ্য উৎপাদনকারী কোম্পানি; যার সদর দপ্তর ভারতের মুম্বই এ অবস্থিত। এটি ব্রিটিশ কোম্পানি ইউনিলিভারের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এর পণ্যগুলির মধ্যে রয়েছে খাদ্য, পানীয়, পরিচ্ছন্নতা এজেন্ট, ব্যক্তিগত যত্ন পণ্য, পানি পরিশোধন এবং অন্যান্য দ্রুত চলমান ভোগ্যপণ্য। হিন্দুস্তান ইউনিলিভারের কর্পোরেট সদর দফতর আন্ধেরি, মুম্বই এ অবস্থিত। ক্যাম্পাসটি ১২.৫ একর জমি জুড়ে বিস্তৃত এবং ১,৬০০ জনের বেশি কর্মচারী রয়েছে। কর্মচারীদের জন্য এখানে রয়েছে বিভিন্ন দোকান, খাবারের এলাকা, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, জিম, ক্রীড়া ও বিনোদন কেন্দ্র এবং একটি ডে কেয়ার সেন্টার। | হিন্দুস্তান ইউনিলিভারের স্বাস্থ্য পানীয়ের নাম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0205_01 | আংকাসাওয়ান প্রকল্প | মালয়েশিয়া সরকার কর্তৃক গৃহীত আংকাসাওয়ান প্রকল্প দ্বারা দেশটি প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মালয়েশিয়ার নাগরিক পাঠানোর প্রস্তুতি নেয়। মালয় শব্দ আংকাসাওয়ান-এর অর্থ নভোচারী। প্রকল্পটির অংশ হিসেবে ২০০৭ সালের ১০ই অক্টোবর, প্রথম মালয়েশীয় নাগরিক শেখ মুসযাফার শুকরের মহাশূন্যে গমন করেন।
মালয়েশিয়ার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির বিন মোহাম্মদ রাশিয়ার সাথে যৌথভাবে এই প্রকল্পের ঘোষণা দেন। মালয়েশিয়ার বিমান বাহিনীর জন্য সুখোই সু-৩০এমকেএম ফাইটার জেট বিমান ক্রয় করার সময় দুই সরকারের মধ্যকার সমঝোতায় এই প্রকল্পের চুক্তি করা হয়।
চুক্তি অনুযায়ী রাশিয়া ফেডারেশন দুইজন মালয়েশীয় নাগরিকের মহাশূন্য ভ্রমণের ট্রেনিং এবং একজনকে ২০০৭ সালের অক্টোবরে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানোর সকল খরচ বাবদ বহন করে।
মালয়েশিয়ার সরকার দেশটির তরুণ সমাজকে গণিত ও বিজ্ঞানে আগ্রহী করে তোলার পাশাপাশি দেশের ভাবমূর্তি উচুতে নিয়ে যেতে এই প্রকল্প হাতে নেয়। মালয়েশিয়ার বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, জামালউদ্দিন জারজিস বলেন, "এই প্রকল্প শুধু একজন মালয়েশীয়কে মহাশূন্যে পাঠানোর প্রকল্প নয়। স্বাধীনতার ৫০ বছর পর আমাদের জাতি হিসেবে সফলতার নতুন ধাপে পা রাখা প্রয়োজন।"
মালয়েশিয়ার প্রথম নভোচারী শেখ মুসযাফার শুকর বলেন, "আমি কোন খ্যাতি বা তারকা হওয়ার আশা করছি না। আমার এই যাত্রা মালয়েশীয়দের বিশেষ করে স্কুলের বাচ্চারা যেন বিজ্ঞান ও মহাকাশ বিষয়ে আগ্রহী হয় সে ব্যাপারে অনুপ্রেরণা যোগাতে।" | মালয়েশিয়ার প্রথম নভোচারী কে? | {
"answer_start": [
260,
260
],
"text": [
"শেখ মুসযাফার শুকর",
"শেখ মুসযাফার শুকর"
]
} |
bn_wiki_0205_02 | আংকাসাওয়ান প্রকল্প | মালয়েশিয়া সরকার কর্তৃক গৃহীত আংকাসাওয়ান প্রকল্প দ্বারা দেশটি প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মালয়েশিয়ার নাগরিক পাঠানোর প্রস্তুতি নেয়। মালয় শব্দ আংকাসাওয়ান-এর অর্থ নভোচারী। প্রকল্পটির অংশ হিসেবে ২০০৭ সালের ১০ই অক্টোবর, প্রথম মালয়েশীয় নাগরিক শেখ মুসযাফার শুকরের মহাশূন্যে গমন করেন।
মালয়েশিয়ার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির বিন মোহাম্মদ রাশিয়ার সাথে যৌথভাবে এই প্রকল্পের ঘোষণা দেন। মালয়েশিয়ার বিমান বাহিনীর জন্য সুখোই সু-৩০এমকেএম ফাইটার জেট বিমান ক্রয় করার সময় দুই সরকারের মধ্যকার সমঝোতায় এই প্রকল্পের চুক্তি করা হয়।
চুক্তি অনুযায়ী রাশিয়া ফেডারেশন দুইজন মালয়েশীয় নাগরিকের মহাশূন্য ভ্রমণের ট্রেনিং এবং একজনকে ২০০৭ সালের অক্টোবরে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানোর সকল খরচ বাবদ বহন করে।
মালয়েশিয়ার সরকার দেশটির তরুণ সমাজকে গণিত ও বিজ্ঞানে আগ্রহী করে তোলার পাশাপাশি দেশের ভাবমূর্তি উচুতে নিয়ে যেতে এই প্রকল্প হাতে নেয়। মালয়েশিয়ার বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, জামালউদ্দিন জারজিস বলেন, "এই প্রকল্প শুধু একজন মালয়েশীয়কে মহাশূন্যে পাঠানোর প্রকল্প নয়। স্বাধীনতার ৫০ বছর পর আমাদের জাতি হিসেবে সফলতার নতুন ধাপে পা রাখা প্রয়োজন।"
মালয়েশিয়ার প্রথম নভোচারী শেখ মুসযাফার শুকর বলেন, "আমি কোন খ্যাতি বা তারকা হওয়ার আশা করছি না। আমার এই যাত্রা মালয়েশীয়দের বিশেষ করে স্কুলের বাচ্চারা যেন বিজ্ঞান ও মহাকাশ বিষয়ে আগ্রহী হয় সে ব্যাপারে অনুপ্রেরণা যোগাতে।" | মালয়েশিয়ার প্রথম নভোচারী কী বলেন? | {
"answer_start": [
1138,
1138
],
"text": [
"আমি কোন খ্যাতি বা তারকা হওয়ার আশা করছি না। আমার এই যাত্রা মালয়েশীয়দের বিশেষ করে স্কুলের বাচ্চারা যেন বিজ্ঞান ও মহাকাশ বিষয়ে আগ্রহী হয় সে ব্যাপারে অনুপ্রেরণা যোগাতে",
"আমি কোন খ্যাতি বা তারকা হওয়ার আশা করছি না। আমার এই যাত্রা মালয়েশীয়দের বিশেষ করে স্কুলের বাচ্চারা যেন বিজ্ঞান ও মহাকাশ বিষয়ে আগ্রহী হয় সে ব্যাপারে অনুপ্রেরণা যোগাতে"
]
} |
bn_wiki_0205_03 | আংকাসাওয়ান প্রকল্প | মালয়েশিয়া সরকার কর্তৃক গৃহীত আংকাসাওয়ান প্রকল্প দ্বারা দেশটি প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মালয়েশিয়ার নাগরিক পাঠানোর প্রস্তুতি নেয়। মালয় শব্দ আংকাসাওয়ান-এর অর্থ নভোচারী। প্রকল্পটির অংশ হিসেবে ২০০৭ সালের ১০ই অক্টোবর, প্রথম মালয়েশীয় নাগরিক শেখ মুসযাফার শুকরের মহাশূন্যে গমন করেন।
মালয়েশিয়ার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির বিন মোহাম্মদ রাশিয়ার সাথে যৌথভাবে এই প্রকল্পের ঘোষণা দেন। মালয়েশিয়ার বিমান বাহিনীর জন্য সুখোই সু-৩০এমকেএম ফাইটার জেট বিমান ক্রয় করার সময় দুই সরকারের মধ্যকার সমঝোতায় এই প্রকল্পের চুক্তি করা হয়।
চুক্তি অনুযায়ী রাশিয়া ফেডারেশন দুইজন মালয়েশীয় নাগরিকের মহাশূন্য ভ্রমণের ট্রেনিং এবং একজনকে ২০০৭ সালের অক্টোবরে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানোর সকল খরচ বাবদ বহন করে।
মালয়েশিয়ার সরকার দেশটির তরুণ সমাজকে গণিত ও বিজ্ঞানে আগ্রহী করে তোলার পাশাপাশি দেশের ভাবমূর্তি উচুতে নিয়ে যেতে এই প্রকল্প হাতে নেয়। মালয়েশিয়ার বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, জামালউদ্দিন জারজিস বলেন, "এই প্রকল্প শুধু একজন মালয়েশীয়কে মহাশূন্যে পাঠানোর প্রকল্প নয়। স্বাধীনতার ৫০ বছর পর আমাদের জাতি হিসেবে সফলতার নতুন ধাপে পা রাখা প্রয়োজন।"
মালয়েশিয়ার প্রথম নভোচারী শেখ মুসযাফার শুকর বলেন, "আমি কোন খ্যাতি বা তারকা হওয়ার আশা করছি না। আমার এই যাত্রা মালয়েশীয়দের বিশেষ করে স্কুলের বাচ্চারা যেন বিজ্ঞান ও মহাকাশ বিষয়ে আগ্রহী হয় সে ব্যাপারে অনুপ্রেরণা যোগাতে।" | আংকাসাওয়ান শব্দটির মানে কী? | {
"answer_start": [
181,
181
],
"text": [
"নভোচারী",
"নভোচারী"
]
} |
bn_wiki_0205_04 | আংকাসাওয়ান প্রকল্প | মালয়েশিয়া সরকার কর্তৃক গৃহীত আংকাসাওয়ান প্রকল্প দ্বারা দেশটি প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মালয়েশিয়ার নাগরিক পাঠানোর প্রস্তুতি নেয়। মালয় শব্দ আংকাসাওয়ান-এর অর্থ নভোচারী। প্রকল্পটির অংশ হিসেবে ২০০৭ সালের ১০ই অক্টোবর, প্রথম মালয়েশীয় নাগরিক শেখ মুসযাফার শুকরের মহাশূন্যে গমন করেন।
মালয়েশিয়ার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির বিন মোহাম্মদ রাশিয়ার সাথে যৌথভাবে এই প্রকল্পের ঘোষণা দেন। মালয়েশিয়ার বিমান বাহিনীর জন্য সুখোই সু-৩০এমকেএম ফাইটার জেট বিমান ক্রয় করার সময় দুই সরকারের মধ্যকার সমঝোতায় এই প্রকল্পের চুক্তি করা হয়।
চুক্তি অনুযায়ী রাশিয়া ফেডারেশন দুইজন মালয়েশীয় নাগরিকের মহাশূন্য ভ্রমণের ট্রেনিং এবং একজনকে ২০০৭ সালের অক্টোবরে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানোর সকল খরচ বাবদ বহন করে।
মালয়েশিয়ার সরকার দেশটির তরুণ সমাজকে গণিত ও বিজ্ঞানে আগ্রহী করে তোলার পাশাপাশি দেশের ভাবমূর্তি উচুতে নিয়ে যেতে এই প্রকল্প হাতে নেয়। মালয়েশিয়ার বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, জামালউদ্দিন জারজিস বলেন, "এই প্রকল্প শুধু একজন মালয়েশীয়কে মহাশূন্যে পাঠানোর প্রকল্প নয়। স্বাধীনতার ৫০ বছর পর আমাদের জাতি হিসেবে সফলতার নতুন ধাপে পা রাখা প্রয়োজন।"
মালয়েশিয়ার প্রথম নভোচারী শেখ মুসযাফার শুকর বলেন, "আমি কোন খ্যাতি বা তারকা হওয়ার আশা করছি না। আমার এই যাত্রা মালয়েশীয়দের বিশেষ করে স্কুলের বাচ্চারা যেন বিজ্ঞান ও মহাকাশ বিষয়ে আগ্রহী হয় সে ব্যাপারে অনুপ্রেরণা যোগাতে।" | মালয়েশিয়ার প্রথম নভোচারী শেখ মুসযাফার শুকরের মতে, স্বাধীনতার কত বছর পর তাদের জাতি হিসেবে সফলতার নতুন ধাপে পা রাখা প্রয়োজন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0205_05 | আংকাসাওয়ান প্রকল্প | মালয়েশিয়া সরকার কর্তৃক গৃহীত আংকাসাওয়ান প্রকল্প দ্বারা দেশটি প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মালয়েশিয়ার নাগরিক পাঠানোর প্রস্তুতি নেয়। মালয় শব্দ আংকাসাওয়ান-এর অর্থ নভোচারী। প্রকল্পটির অংশ হিসেবে ২০০৭ সালের ১০ই অক্টোবর, প্রথম মালয়েশীয় নাগরিক শেখ মুসযাফার শুকরের মহাশূন্যে গমন করেন।
মালয়েশিয়ার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির বিন মোহাম্মদ রাশিয়ার সাথে যৌথভাবে এই প্রকল্পের ঘোষণা দেন। মালয়েশিয়ার বিমান বাহিনীর জন্য সুখোই সু-৩০এমকেএম ফাইটার জেট বিমান ক্রয় করার সময় দুই সরকারের মধ্যকার সমঝোতায় এই প্রকল্পের চুক্তি করা হয়।
চুক্তি অনুযায়ী রাশিয়া ফেডারেশন দুইজন মালয়েশীয় নাগরিকের মহাশূন্য ভ্রমণের ট্রেনিং এবং একজনকে ২০০৭ সালের অক্টোবরে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানোর সকল খরচ বাবদ বহন করে।
মালয়েশিয়ার সরকার দেশটির তরুণ সমাজকে গণিত ও বিজ্ঞানে আগ্রহী করে তোলার পাশাপাশি দেশের ভাবমূর্তি উচুতে নিয়ে যেতে এই প্রকল্প হাতে নেয়। মালয়েশিয়ার বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, জামালউদ্দিন জারজিস বলেন, "এই প্রকল্প শুধু একজন মালয়েশীয়কে মহাশূন্যে পাঠানোর প্রকল্প নয়। স্বাধীনতার ৫০ বছর পর আমাদের জাতি হিসেবে সফলতার নতুন ধাপে পা রাখা প্রয়োজন।"
মালয়েশিয়ার প্রথম নভোচারী শেখ মুসযাফার শুকর বলেন, "আমি কোন খ্যাতি বা তারকা হওয়ার আশা করছি না। আমার এই যাত্রা মালয়েশীয়দের বিশেষ করে স্কুলের বাচ্চারা যেন বিজ্ঞান ও মহাকাশ বিষয়ে আগ্রহী হয় সে ব্যাপারে অনুপ্রেরণা যোগাতে।" | মালয়েশিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী কে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2584_04 | চাদর | চাদর হলো বহিঃঅঙ্গে পরার একটি পোশাক যা অনেক ইরানিয়ান মহিলারা ঘরের বাইরে পরে থাকে ।এটা অন্যতম সম্ভাব্যপথ একজন মুসলিম মহিলাকে তাঁর ইসলামিক পোশাক বিধি হিজাব মেনে চলার ।চাদর হলো পূর্ণ দৈর্ঘ্যের অর্ধবৃত্তাকার বস্ত্র যার সামনের দিক খোলা যা মাথার উপরে পরিধান করে সামনে শেষ হয়।এই পোশাকে কোন হাতা নেই, তবে বাহু চারপাশ পর্যন্ত এটা ঢেকে রাখে। ঐতিহ্যগত ভাবে একটি হালকা রঙের বা প্রিন্টের ওপর করা চাদর ব্লাউজ, স্কার্ট বা পায়জামার সাথে স্কার্ট, মাথার ঘোমটা জাতীয় পোশাকের পরে থাকে ইরানের গ্রামীণ এলাকার অনেক বয়স্ক মহিলারা।ঐতিহাসিকভাবে শহরে মূলত এক জাতীয় আয়তাকার স্বচ্ছ কাপড়ের টুকরা বা নেকাবের সাথে পরা হয় এই পোশাক যা চোখের নিচ থেকে শুরু হয়। আধুনিক চাদরে নেকাব দরকার হয় না।গ্রামের মহিলারা মূলত বাসায় হালকা সাবলীল কোন পোশাক পরে, তারা চাদর ও নেকাব পরে না। তবে শহরের মহিলারা তাদের গৃহস্থালী কাজ করার সময়েও একটা চাদর পরে থাকে তাদের পোশাকের উপরে।সাধারণত শিয়া মুসলমান মহিলারাই বেশি চাদর পরে। কালো চাদর সাধারণত পরা হয়ে থাকে শোক প্রকাশের বা অন্তোষ্টিক্রিয়া জাতের অনুষ্ঠানে। সাদা বা প্রিন্টের চাদর সবসময় পরা যায়। কিছু মহিলা এখনও অগ্রাধিকার দেয় ভিন্ন ধরনের হালকা রঙের চাদরকে।গ্রামের বয়স্ক মহিলারা শহরের ফ্যাশনকে এড়িয়ে চলেন এবং কিছু তরুণী রঙ্গিন চাদর পছন্দ করে পরতে। ইরানের মহিলারা চাদর পড়তে বাধ্য নন।অনেকে এটা পরেন দায়িত্বশীলতা ও ইসলামের ওপর ভক্তি থেকে।যাইহোক মহিলারা সরকারী বাধ্যতা মেনে চলেন ঘোমটা মাথায় দিয়ে এবং লম্বা ওভারকোট পরে যা তাদের পা ও হাতকে লুকিয়ে রাখে। হিজাবের মতো চাদরও ইসলামী আন্দোলনে জড়িত মুসলমান নারীদের মধ্যে জনপ্রিয় যা তাদের সম্মতি ও ভক্তি প্রকাশ করে ইসলামিক সংস্কৃতির প্রতি। ফাদওয়া আল গুইন্ডি তার লেখা বই হিজাবে উল্লেখ করেন যে প্রাচীনকালের পারসিয়ান আচারের মূল স্থল ছিল মেসোপটেমিয়া, যেখানে সন্মানিত মহিলারা পর্দা মানতেন এবং চাকর ও রূপপোজীবিদের এটা মানা নিষিদ্ধ ছিল। গ্রাসিয়ান রোমান ঐতিহাসিক প্লুতার্কের মতে তারা তাদের বউ এবং উপপত্নীদের লুকিয়ে রাখত। যখন যাত্রা করত তারা তাঁবু বহন করত এবং তা সবদিক দিয়ে ঢেকে রাখত। বিশ শতকে পহলভি ও রেজা শাহের আমলে ১৯৩৬ সালে চাদর নিষিদ্ধ হয় যা পশ্চিমা সংস্কৃতির সাথে তাল মেলাতে পারছিল না।যারা পর্দা করে রাস্তায় বের হচ্ছিল পুলিশ তাদের পর্দা সরিয়ে দিচ্ছিল। অনেক সাধারণ মহিলার কাছে রাস্তায় পর্দা ছাড়া বের হওয়া ছিল নগ্নতার সমতুল্য।তবে উচ্চ শ্রেণীর নারী-পুরুষের কাছে এটা খুবই গ্রহণযোগ্য ছিল এবং তারা এটাকে নারী অধিকারের প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছিল। ১৯৮০ সালে ইসলামিক বিপ্লবের পরে ইরান সরকার হিজাব মেনে চলা বাধ্যতা মূলক করে, তবে এতে চাদর পরা বাধ্যতামূলক ছিল না।
| কত সালে ইরান সরকার হিজাব মেনে চলা বাধ্যতা মূলক করে ? | {
"answer_start": [
2205,
2204
],
"text": [
"১৯৮০",
" ১৯৮০"
]
} |
bn_wiki_2584_05 | চাদর | চাদর হলো বহিঃঅঙ্গে পরার একটি পোশাক যা অনেক ইরানিয়ান মহিলারা ঘরের বাইরে পরে থাকে ।এটা অন্যতম সম্ভাব্যপথ একজন মুসলিম মহিলাকে তাঁর ইসলামিক পোশাক বিধি হিজাব মেনে চলার ।চাদর হলো পূর্ণ দৈর্ঘ্যের অর্ধবৃত্তাকার বস্ত্র যার সামনের দিক খোলা যা মাথার উপরে পরিধান করে সামনে শেষ হয়।এই পোশাকে কোন হাতা নেই, তবে বাহু চারপাশ পর্যন্ত এটা ঢেকে রাখে। ঐতিহ্যগত ভাবে একটি হালকা রঙের বা প্রিন্টের ওপর করা চাদর ব্লাউজ, স্কার্ট বা পায়জামার সাথে স্কার্ট, মাথার ঘোমটা জাতীয় পোশাকের পরে থাকে ইরানের গ্রামীণ এলাকার অনেক বয়স্ক মহিলারা।ঐতিহাসিকভাবে শহরে মূলত এক জাতীয় আয়তাকার স্বচ্ছ কাপড়ের টুকরা বা নেকাবের সাথে পরা হয় এই পোশাক যা চোখের নিচ থেকে শুরু হয়। আধুনিক চাদরে নেকাব দরকার হয় না।গ্রামের মহিলারা মূলত বাসায় হালকা সাবলীল কোন পোশাক পরে, তারা চাদর ও নেকাব পরে না। তবে শহরের মহিলারা তাদের গৃহস্থালী কাজ করার সময়েও একটা চাদর পরে থাকে তাদের পোশাকের উপরে।সাধারণত শিয়া মুসলমান মহিলারাই বেশি চাদর পরে। কালো চাদর সাধারণত পরা হয়ে থাকে শোক প্রকাশের বা অন্তোষ্টিক্রিয়া জাতের অনুষ্ঠানে। সাদা বা প্রিন্টের চাদর সবসময় পরা যায়। কিছু মহিলা এখনও অগ্রাধিকার দেয় ভিন্ন ধরনের হালকা রঙের চাদরকে।গ্রামের বয়স্ক মহিলারা শহরের ফ্যাশনকে এড়িয়ে চলেন এবং কিছু তরুণী রঙ্গিন চাদর পছন্দ করে পরতে। ইরানের মহিলারা চাদর পড়তে বাধ্য নন।অনেকে এটা পরেন দায়িত্বশীলতা ও ইসলামের ওপর ভক্তি থেকে।যাইহোক মহিলারা সরকারী বাধ্যতা মেনে চলেন ঘোমটা মাথায় দিয়ে এবং লম্বা ওভারকোট পরে যা তাদের পা ও হাতকে লুকিয়ে রাখে। হিজাবের মতো চাদরও ইসলামী আন্দোলনে জড়িত মুসলমান নারীদের মধ্যে জনপ্রিয় যা তাদের সম্মতি ও ভক্তি প্রকাশ করে ইসলামিক সংস্কৃতির প্রতি। ফাদওয়া আল গুইন্ডি তার লেখা বই হিজাবে উল্লেখ করেন যে প্রাচীনকালের পারসিয়ান আচারের মূল স্থল ছিল মেসোপটেমিয়া, যেখানে সন্মানিত মহিলারা পর্দা মানতেন এবং চাকর ও রূপপোজীবিদের এটা মানা নিষিদ্ধ ছিল। গ্রাসিয়ান রোমান ঐতিহাসিক প্লুতার্কের মতে তারা তাদের বউ এবং উপপত্নীদের লুকিয়ে রাখত। যখন যাত্রা করত তারা তাঁবু বহন করত এবং তা সবদিক দিয়ে ঢেকে রাখত। বিশ শতকে পহলভি ও রেজা শাহের আমলে ১৯৩৬ সালে চাদর নিষিদ্ধ হয় যা পশ্চিমা সংস্কৃতির সাথে তাল মেলাতে পারছিল না।যারা পর্দা করে রাস্তায় বের হচ্ছিল পুলিশ তাদের পর্দা সরিয়ে দিচ্ছিল। অনেক সাধারণ মহিলার কাছে রাস্তায় পর্দা ছাড়া বের হওয়া ছিল নগ্নতার সমতুল্য।তবে উচ্চ শ্রেণীর নারী-পুরুষের কাছে এটা খুবই গ্রহণযোগ্য ছিল এবং তারা এটাকে নারী অধিকারের প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছিল। ১৯৮০ সালে ইসলামিক বিপ্লবের পরে ইরান সরকার হিজাব মেনে চলা বাধ্যতা মূলক করে, তবে এতে চাদর পরা বাধ্যতামূলক ছিল না।
| কোন শতকে প্রথম চাদরের ব্যবহার শুরু হয় ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1169_01 | লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো | লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো লিমিটেড, সাধারণত এল অ্যান্ড টি হিসাবে পরিচিত, একটি ভারতীয় বহুজাতিক প্রযুক্তি, প্রকৌশলী, নির্মাণ, উৎপাদন ও আর্থিক পরিষেবা সংস্থা। সংস্থার সদর দফতর ভারতের মুম্বই শহরে অবস্থিত। এটি ভারতে আশ্রয় গ্রহণকারী দু'জন ডেনিশ প্রকৌশলীর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। সংস্থাটি বিশ্বের শীর্ষ ৫ টি নির্মাণ সংস্থার তালিকায়ও গণ্য হয়। সংস্থার প্রাথমিক ও ভারী প্রকৌশলী, নির্মাণ, ভূসম্পত্তি, মূলধন সামগ্রীর উৎপাদন, তথ্য প্রযুক্তি এবং আর্থিক পরিষেবাসমূহে ব্যবসায়িক আগ্রহ রয়েছে। ২০২০ সালের হিসাবে, এল অ্যান্ড টি গোষ্ঠীর ১১৮ টি সহায়ক, ৬ টি সহযোগী, ২৫ টি যৌথ উদ্যোগ ও ৩৫ টি যৌথ পরিচালনাকারী সংস্থা রয়েছে। | লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো লিমিটেড সাধারণয় কোন নামে পরিচিত? | {
"answer_start": [
40,
40
],
"text": [
"এল অ্যান্ড টি",
"এল অ্যান্ড টি"
]
} |
bn_wiki_1169_02 | লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো | লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো লিমিটেড, সাধারণত এল অ্যান্ড টি হিসাবে পরিচিত, একটি ভারতীয় বহুজাতিক প্রযুক্তি, প্রকৌশলী, নির্মাণ, উৎপাদন ও আর্থিক পরিষেবা সংস্থা। সংস্থার সদর দফতর ভারতের মুম্বই শহরে অবস্থিত। এটি ভারতে আশ্রয় গ্রহণকারী দু'জন ডেনিশ প্রকৌশলীর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। সংস্থাটি বিশ্বের শীর্ষ ৫ টি নির্মাণ সংস্থার তালিকায়ও গণ্য হয়। সংস্থার প্রাথমিক ও ভারী প্রকৌশলী, নির্মাণ, ভূসম্পত্তি, মূলধন সামগ্রীর উৎপাদন, তথ্য প্রযুক্তি এবং আর্থিক পরিষেবাসমূহে ব্যবসায়িক আগ্রহ রয়েছে। ২০২০ সালের হিসাবে, এল অ্যান্ড টি গোষ্ঠীর ১১৮ টি সহায়ক, ৬ টি সহযোগী, ২৫ টি যৌথ উদ্যোগ ও ৩৫ টি যৌথ পরিচালনাকারী সংস্থা রয়েছে। | লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো লিমিটেড কাদের প্রতিষ্ঠিত সংস্থা থেকে উদ্ভূত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1169_04 | লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো | লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো লিমিটেড, সাধারণত এল অ্যান্ড টি হিসাবে পরিচিত, একটি ভারতীয় বহুজাতিক প্রযুক্তি, প্রকৌশলী, নির্মাণ, উৎপাদন ও আর্থিক পরিষেবা সংস্থা। সংস্থার সদর দফতর ভারতের মুম্বই শহরে অবস্থিত। এটি ভারতে আশ্রয় গ্রহণকারী দু'জন ডেনিশ প্রকৌশলীর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। সংস্থাটি বিশ্বের শীর্ষ ৫ টি নির্মাণ সংস্থার তালিকায়ও গণ্য হয়। সংস্থার প্রাথমিক ও ভারী প্রকৌশলী, নির্মাণ, ভূসম্পত্তি, মূলধন সামগ্রীর উৎপাদন, তথ্য প্রযুক্তি এবং আর্থিক পরিষেবাসমূহে ব্যবসায়িক আগ্রহ রয়েছে। ২০২০ সালের হিসাবে, এল অ্যান্ড টি গোষ্ঠীর ১১৮ টি সহায়ক, ৬ টি সহযোগী, ২৫ টি যৌথ উদ্যোগ ও ৩৫ টি যৌথ পরিচালনাকারী সংস্থা রয়েছে। | লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো লিমিটেড এর কয়টি সহায়ক সংস্থা রয়েছে? | {
"answer_start": [
517,
517
],
"text": [
"১১৮",
"১১৮"
]
} |
bn_wiki_1169_05 | লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো | লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো লিমিটেড, সাধারণত এল অ্যান্ড টি হিসাবে পরিচিত, একটি ভারতীয় বহুজাতিক প্রযুক্তি, প্রকৌশলী, নির্মাণ, উৎপাদন ও আর্থিক পরিষেবা সংস্থা। সংস্থার সদর দফতর ভারতের মুম্বই শহরে অবস্থিত। এটি ভারতে আশ্রয় গ্রহণকারী দু'জন ডেনিশ প্রকৌশলীর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। সংস্থাটি বিশ্বের শীর্ষ ৫ টি নির্মাণ সংস্থার তালিকায়ও গণ্য হয়। সংস্থার প্রাথমিক ও ভারী প্রকৌশলী, নির্মাণ, ভূসম্পত্তি, মূলধন সামগ্রীর উৎপাদন, তথ্য প্রযুক্তি এবং আর্থিক পরিষেবাসমূহে ব্যবসায়িক আগ্রহ রয়েছে। ২০২০ সালের হিসাবে, এল অ্যান্ড টি গোষ্ঠীর ১১৮ টি সহায়ক, ৬ টি সহযোগী, ২৫ টি যৌথ উদ্যোগ ও ৩৫ টি যৌথ পরিচালনাকারী সংস্থা রয়েছে। | লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো লিমিটেড এর কয়টি যৌথ উদ্যোগ সংস্থা রয়েছে? | {
"answer_start": [
545,
545
],
"text": [
"২৫",
"২৫"
]
} |
bn_wiki_2810_01 | আক্কাদীয় সরগন | আক্কাদীও সরগন (আক্কাদীয়ানঃ সারু-উকিন বা সারু-কেন) যাকে অনেক সময় মহান সরগনও বলা হয়ে থাকে। তিনি ছিলেন আক্কাদীয়ান সম্রাজ্যের প্রথম শাসক, তিনি ২৪-২৩ শতাব্দীর সুমেরিয়ান নগর রাজ্যের বিজয়াভিযানের জন্য বিখ্যাত হয়েছিলেন।
তিনি “সারগনিক” বা প্রাচিন আক্কাদীয়ান রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা, যেটি তার মৃত্যু পরবর্তী সুমের এর গুটিয়ান অভিযান পর্যন্ত একশো বছর রাজত্ব করেছে। সুমেরিয়ান রাজাদের তালিকা অনুযায়ী সে ছিল কিস এর রাজা উর-জাবাবা এর মদ্য-পরিবেশক। মেসপটেমিয়া অধিকাংশ, লিভান্টের অংশবিশেষ, হুরিত্তে ও এলামিটে আক্রমণে প্রাপ্ত এলাকা তার সম্রাজ্যের অধিগ্রহণে ছিল, সে তার রাজধানী আক্কাদ (প্রত্নতাত্ত্বিক ভাবে এখনো অনাবিষ্কৃত) থেকে রাজ্য পরিচালনা করত।
৮ম-৭ম শতাব্দীর নিও-আস্যারিয়ান সাহিত্যে সরগন একজন কিংবদন্তি হিসেবে প্রতীয়মান হয়। আসুরবানিপাল পাঠাগারে সরগনের জন্মলগ্নের চমকপ্রদ ইতিহাস সংবলিত ফলকের টুকরা পাওয়া গিয়েছে।
আক্কাদীয়ান নামকে প্রচলিত ভাষায় সারু-উকিন অথবা সারু-কেন বলা হয়, কীলকাকার পদ্ধতি অনুযায়ী এই নামের বানান বিভিন্নভাবে হয়ে থাকে যেমন, লুগাল-উ-কিন, সার-রু-জেন, সার-রু-কিন-ইন, সার-রু-উম-কি-ইন ইত্যাদি। মৃত আস্যারিয়ান তথ্যসূত্র অনুযায়ী নামের বানান বেশিরভাগই ক্ষেত্রেই “লুগাল-জি।না” বা “লুগাল-জিন” হবে, যেটি আবার কিনা নিও-আস্যারিয়ান রাজা সরগন ২য় এর নামের সাথে মিল আছে। উল্লেখ্য যে নামের বানান টি হিব্রু বাইবেলের আইজ্যাক ২০:১ অনুচ্ছেদে উল্লেখিত একবার বানান থেকে উদ্ভূত (সরগন ২য় এর তথ্যসূত্র অনুযায়ী)।
নামের প্রথম উপাদানটি হল সাররু, যার আক্কাদীয়ান মানে (পূর্ব সেমেটিক অনুযায়ী) হল রাজা, যাকে হিব্রুতে তুলনামুলকভাবে “স্যার” উচ্চারণ করা হয়, আর নামের দ্বিতীয় উপাদানটি উদ্ভূত হয়েছে “কিনুম” উচ্চারনের ক্রিয়া থেকে যার মানে “প্রতিস্থাপন করা বা নিশ্চিত করা” হিব্রুতে যাকে “কুন” নামে উচ্চারণ করা হয়। | আক্কাদীও সরগন কে? | {
"answer_start": [
103,
103
],
"text": [
"আক্কাদীয়ান সম্রাজ্যের প্রথম শাসক",
"আক্কাদীয়ান সম্রাজ্যের প্রথম শাসক"
]
} |
bn_wiki_2810_02 | আক্কাদীয় সরগন | আক্কাদীও সরগন (আক্কাদীয়ানঃ সারু-উকিন বা সারু-কেন) যাকে অনেক সময় মহান সরগনও বলা হয়ে থাকে। তিনি ছিলেন আক্কাদীয়ান সম্রাজ্যের প্রথম শাসক, তিনি ২৪-২৩ শতাব্দীর সুমেরিয়ান নগর রাজ্যের বিজয়াভিযানের জন্য বিখ্যাত হয়েছিলেন।
তিনি “সারগনিক” বা প্রাচিন আক্কাদীয়ান রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা, যেটি তার মৃত্যু পরবর্তী সুমের এর গুটিয়ান অভিযান পর্যন্ত একশো বছর রাজত্ব করেছে। সুমেরিয়ান রাজাদের তালিকা অনুযায়ী সে ছিল কিস এর রাজা উর-জাবাবা এর মদ্য-পরিবেশক। মেসপটেমিয়া অধিকাংশ, লিভান্টের অংশবিশেষ, হুরিত্তে ও এলামিটে আক্রমণে প্রাপ্ত এলাকা তার সম্রাজ্যের অধিগ্রহণে ছিল, সে তার রাজধানী আক্কাদ (প্রত্নতাত্ত্বিক ভাবে এখনো অনাবিষ্কৃত) থেকে রাজ্য পরিচালনা করত।
৮ম-৭ম শতাব্দীর নিও-আস্যারিয়ান সাহিত্যে সরগন একজন কিংবদন্তি হিসেবে প্রতীয়মান হয়। আসুরবানিপাল পাঠাগারে সরগনের জন্মলগ্নের চমকপ্রদ ইতিহাস সংবলিত ফলকের টুকরা পাওয়া গিয়েছে।
আক্কাদীয়ান নামকে প্রচলিত ভাষায় সারু-উকিন অথবা সারু-কেন বলা হয়, কীলকাকার পদ্ধতি অনুযায়ী এই নামের বানান বিভিন্নভাবে হয়ে থাকে যেমন, লুগাল-উ-কিন, সার-রু-জেন, সার-রু-কিন-ইন, সার-রু-উম-কি-ইন ইত্যাদি। মৃত আস্যারিয়ান তথ্যসূত্র অনুযায়ী নামের বানান বেশিরভাগই ক্ষেত্রেই “লুগাল-জি।না” বা “লুগাল-জিন” হবে, যেটি আবার কিনা নিও-আস্যারিয়ান রাজা সরগন ২য় এর নামের সাথে মিল আছে। উল্লেখ্য যে নামের বানান টি হিব্রু বাইবেলের আইজ্যাক ২০:১ অনুচ্ছেদে উল্লেখিত একবার বানান থেকে উদ্ভূত (সরগন ২য় এর তথ্যসূত্র অনুযায়ী)।
নামের প্রথম উপাদানটি হল সাররু, যার আক্কাদীয়ান মানে (পূর্ব সেমেটিক অনুযায়ী) হল রাজা, যাকে হিব্রুতে তুলনামুলকভাবে “স্যার” উচ্চারণ করা হয়, আর নামের দ্বিতীয় উপাদানটি উদ্ভূত হয়েছে “কিনুম” উচ্চারনের ক্রিয়া থেকে যার মানে “প্রতিস্থাপন করা বা নিশ্চিত করা” হিব্রুতে যাকে “কুন” নামে উচ্চারণ করা হয়। | আক্কাদীয়ান সাম্রাজ্যের প্রথম শাসক কে? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"আক্কাদীও সরগন",
"আক্কাদীও সরগন"
]
} |
bn_wiki_2810_03 | আক্কাদীয় সরগন | আক্কাদীও সরগন (আক্কাদীয়ানঃ সারু-উকিন বা সারু-কেন) যাকে অনেক সময় মহান সরগনও বলা হয়ে থাকে। তিনি ছিলেন আক্কাদীয়ান সম্রাজ্যের প্রথম শাসক, তিনি ২৪-২৩ শতাব্দীর সুমেরিয়ান নগর রাজ্যের বিজয়াভিযানের জন্য বিখ্যাত হয়েছিলেন।
তিনি “সারগনিক” বা প্রাচিন আক্কাদীয়ান রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা, যেটি তার মৃত্যু পরবর্তী সুমের এর গুটিয়ান অভিযান পর্যন্ত একশো বছর রাজত্ব করেছে। সুমেরিয়ান রাজাদের তালিকা অনুযায়ী সে ছিল কিস এর রাজা উর-জাবাবা এর মদ্য-পরিবেশক। মেসপটেমিয়া অধিকাংশ, লিভান্টের অংশবিশেষ, হুরিত্তে ও এলামিটে আক্রমণে প্রাপ্ত এলাকা তার সম্রাজ্যের অধিগ্রহণে ছিল, সে তার রাজধানী আক্কাদ (প্রত্নতাত্ত্বিক ভাবে এখনো অনাবিষ্কৃত) থেকে রাজ্য পরিচালনা করত।
৮ম-৭ম শতাব্দীর নিও-আস্যারিয়ান সাহিত্যে সরগন একজন কিংবদন্তি হিসেবে প্রতীয়মান হয়। আসুরবানিপাল পাঠাগারে সরগনের জন্মলগ্নের চমকপ্রদ ইতিহাস সংবলিত ফলকের টুকরা পাওয়া গিয়েছে।
আক্কাদীয়ান নামকে প্রচলিত ভাষায় সারু-উকিন অথবা সারু-কেন বলা হয়, কীলকাকার পদ্ধতি অনুযায়ী এই নামের বানান বিভিন্নভাবে হয়ে থাকে যেমন, লুগাল-উ-কিন, সার-রু-জেন, সার-রু-কিন-ইন, সার-রু-উম-কি-ইন ইত্যাদি। মৃত আস্যারিয়ান তথ্যসূত্র অনুযায়ী নামের বানান বেশিরভাগই ক্ষেত্রেই “লুগাল-জি।না” বা “লুগাল-জিন” হবে, যেটি আবার কিনা নিও-আস্যারিয়ান রাজা সরগন ২য় এর নামের সাথে মিল আছে। উল্লেখ্য যে নামের বানান টি হিব্রু বাইবেলের আইজ্যাক ২০:১ অনুচ্ছেদে উল্লেখিত একবার বানান থেকে উদ্ভূত (সরগন ২য় এর তথ্যসূত্র অনুযায়ী)।
নামের প্রথম উপাদানটি হল সাররু, যার আক্কাদীয়ান মানে (পূর্ব সেমেটিক অনুযায়ী) হল রাজা, যাকে হিব্রুতে তুলনামুলকভাবে “স্যার” উচ্চারণ করা হয়, আর নামের দ্বিতীয় উপাদানটি উদ্ভূত হয়েছে “কিনুম” উচ্চারনের ক্রিয়া থেকে যার মানে “প্রতিস্থাপন করা বা নিশ্চিত করা” হিব্রুতে যাকে “কুন” নামে উচ্চারণ করা হয়। | আক্কাদীয়ান নামকে প্রচলিত ভাষায় কী বলা হয়? | {
"answer_start": [
28,
28
],
"text": [
"সারু-উকিন বা সারু-কেন",
"সারু-উকিন বা সারু-কেন"
]
} |
bn_wiki_2810_04 | আক্কাদীয় সরগন | আক্কাদীও সরগন (আক্কাদীয়ানঃ সারু-উকিন বা সারু-কেন) যাকে অনেক সময় মহান সরগনও বলা হয়ে থাকে। তিনি ছিলেন আক্কাদীয়ান সম্রাজ্যের প্রথম শাসক, তিনি ২৪-২৩ শতাব্দীর সুমেরিয়ান নগর রাজ্যের বিজয়াভিযানের জন্য বিখ্যাত হয়েছিলেন।
তিনি “সারগনিক” বা প্রাচিন আক্কাদীয়ান রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা, যেটি তার মৃত্যু পরবর্তী সুমের এর গুটিয়ান অভিযান পর্যন্ত একশো বছর রাজত্ব করেছে। সুমেরিয়ান রাজাদের তালিকা অনুযায়ী সে ছিল কিস এর রাজা উর-জাবাবা এর মদ্য-পরিবেশক। মেসপটেমিয়া অধিকাংশ, লিভান্টের অংশবিশেষ, হুরিত্তে ও এলামিটে আক্রমণে প্রাপ্ত এলাকা তার সম্রাজ্যের অধিগ্রহণে ছিল, সে তার রাজধানী আক্কাদ (প্রত্নতাত্ত্বিক ভাবে এখনো অনাবিষ্কৃত) থেকে রাজ্য পরিচালনা করত।
৮ম-৭ম শতাব্দীর নিও-আস্যারিয়ান সাহিত্যে সরগন একজন কিংবদন্তি হিসেবে প্রতীয়মান হয়। আসুরবানিপাল পাঠাগারে সরগনের জন্মলগ্নের চমকপ্রদ ইতিহাস সংবলিত ফলকের টুকরা পাওয়া গিয়েছে।
আক্কাদীয়ান নামকে প্রচলিত ভাষায় সারু-উকিন অথবা সারু-কেন বলা হয়, কীলকাকার পদ্ধতি অনুযায়ী এই নামের বানান বিভিন্নভাবে হয়ে থাকে যেমন, লুগাল-উ-কিন, সার-রু-জেন, সার-রু-কিন-ইন, সার-রু-উম-কি-ইন ইত্যাদি। মৃত আস্যারিয়ান তথ্যসূত্র অনুযায়ী নামের বানান বেশিরভাগই ক্ষেত্রেই “লুগাল-জি।না” বা “লুগাল-জিন” হবে, যেটি আবার কিনা নিও-আস্যারিয়ান রাজা সরগন ২য় এর নামের সাথে মিল আছে। উল্লেখ্য যে নামের বানান টি হিব্রু বাইবেলের আইজ্যাক ২০:১ অনুচ্ছেদে উল্লেখিত একবার বানান থেকে উদ্ভূত (সরগন ২য় এর তথ্যসূত্র অনুযায়ী)।
নামের প্রথম উপাদানটি হল সাররু, যার আক্কাদীয়ান মানে (পূর্ব সেমেটিক অনুযায়ী) হল রাজা, যাকে হিব্রুতে তুলনামুলকভাবে “স্যার” উচ্চারণ করা হয়, আর নামের দ্বিতীয় উপাদানটি উদ্ভূত হয়েছে “কিনুম” উচ্চারনের ক্রিয়া থেকে যার মানে “প্রতিস্থাপন করা বা নিশ্চিত করা” হিব্রুতে যাকে “কুন” নামে উচ্চারণ করা হয়। | "সাবরু" শব্দের আক্কাদীয়ান মানে কী? | {
"answer_start": [
371,
371
],
"text": [
"রাজা",
"রাজা"
]
} |
bn_wiki_2810_05 | আক্কাদীয় সরগন | আক্কাদীও সরগন (আক্কাদীয়ানঃ সারু-উকিন বা সারু-কেন) যাকে অনেক সময় মহান সরগনও বলা হয়ে থাকে। তিনি ছিলেন আক্কাদীয়ান সম্রাজ্যের প্রথম শাসক, তিনি ২৪-২৩ শতাব্দীর সুমেরিয়ান নগর রাজ্যের বিজয়াভিযানের জন্য বিখ্যাত হয়েছিলেন।
তিনি “সারগনিক” বা প্রাচিন আক্কাদীয়ান রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা, যেটি তার মৃত্যু পরবর্তী সুমের এর গুটিয়ান অভিযান পর্যন্ত একশো বছর রাজত্ব করেছে। সুমেরিয়ান রাজাদের তালিকা অনুযায়ী সে ছিল কিস এর রাজা উর-জাবাবা এর মদ্য-পরিবেশক। মেসপটেমিয়া অধিকাংশ, লিভান্টের অংশবিশেষ, হুরিত্তে ও এলামিটে আক্রমণে প্রাপ্ত এলাকা তার সম্রাজ্যের অধিগ্রহণে ছিল, সে তার রাজধানী আক্কাদ (প্রত্নতাত্ত্বিক ভাবে এখনো অনাবিষ্কৃত) থেকে রাজ্য পরিচালনা করত।
৮ম-৭ম শতাব্দীর নিও-আস্যারিয়ান সাহিত্যে সরগন একজন কিংবদন্তি হিসেবে প্রতীয়মান হয়। আসুরবানিপাল পাঠাগারে সরগনের জন্মলগ্নের চমকপ্রদ ইতিহাস সংবলিত ফলকের টুকরা পাওয়া গিয়েছে।
আক্কাদীয়ান নামকে প্রচলিত ভাষায় সারু-উকিন অথবা সারু-কেন বলা হয়, কীলকাকার পদ্ধতি অনুযায়ী এই নামের বানান বিভিন্নভাবে হয়ে থাকে যেমন, লুগাল-উ-কিন, সার-রু-জেন, সার-রু-কিন-ইন, সার-রু-উম-কি-ইন ইত্যাদি। মৃত আস্যারিয়ান তথ্যসূত্র অনুযায়ী নামের বানান বেশিরভাগই ক্ষেত্রেই “লুগাল-জি।না” বা “লুগাল-জিন” হবে, যেটি আবার কিনা নিও-আস্যারিয়ান রাজা সরগন ২য় এর নামের সাথে মিল আছে। উল্লেখ্য যে নামের বানান টি হিব্রু বাইবেলের আইজ্যাক ২০:১ অনুচ্ছেদে উল্লেখিত একবার বানান থেকে উদ্ভূত (সরগন ২য় এর তথ্যসূত্র অনুযায়ী)।
নামের প্রথম উপাদানটি হল সাররু, যার আক্কাদীয়ান মানে (পূর্ব সেমেটিক অনুযায়ী) হল রাজা, যাকে হিব্রুতে তুলনামুলকভাবে “স্যার” উচ্চারণ করা হয়, আর নামের দ্বিতীয় উপাদানটি উদ্ভূত হয়েছে “কিনুম” উচ্চারনের ক্রিয়া থেকে যার মানে “প্রতিস্থাপন করা বা নিশ্চিত করা” হিব্রুতে যাকে “কুন” নামে উচ্চারণ করা হয়। | আক্কাদীও সরগন এর উত্তরসূরি কে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0266_01 | ভয়েজার ২ | ভয়েজার ২ হল একটি ৭২২ কেজি (১,৫৯২ পা) স্পেস প্রোব যা নাসা ১৯৭৭ সালের ২০ অগাস্ট মহাশূন্যে প্রেরন করে সৌরজগৎ এর বাহিরের পরিবেশ সম্পর্কে জানার জন্য। এটি আসলে ভয়েজার ১ এর আগে প্রেরন করা হয়েছিল কিন্তু ভয়েজার ১ দ্রুতগতি সম্পন্ন হয় এবং এটিকে অতিক্রম করে। এটি ৩৭ বছর ধরে চালনা করা হচ্ছে এবং এটি ডিপ স্পেস নেটওয়ার্কে এখনো তথ্য প্রেরন করে যাচ্ছে।
২০১৪ সালের ২ নভেম্বর এটি ১০৬.৬ এইউ(১.৫৯৫×১০১০ কিমি) দূরত্ব অতিক্রম করে যা মানুষ নির্মিত এবং সবচেয়ে দূরে প্রেরিত বস্তুদের একটি। ভয়েজার ২ হল ভয়েজার প্রোগ্রাম এর অংশ এবং ভয়েজার ১ সাদৃশ্য যার কাজ সৌরজগতের সীমানা কুইপার বেল্ট, হিলিওস্ফেয়ার এবং সৌরজগৎ বহির্ভূত এলাকার তথ্য প্রেরণ করা।
২০১৮ সালে নাসা ঘোষণা দেয় যে সেই বছরের ৫ই নভেম্বর মহাকাশযান ভয়েজার ২ আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশে পৌছে গিয়েছে। ফলে, এটি ভয়েজার ১ এর পরে দ্বিতীয় মনুষ্য নির্মিত বস্তু যা সৌরজগতের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশে প্রবেশ করেছে। | ভয়েজার ২ এর ভর কত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0266_02 | ভয়েজার ২ | ভয়েজার ২ হল একটি ৭২২ কেজি (১,৫৯২ পা) স্পেস প্রোব যা নাসা ১৯৭৭ সালের ২০ অগাস্ট মহাশূন্যে প্রেরন করে সৌরজগৎ এর বাহিরের পরিবেশ সম্পর্কে জানার জন্য। এটি আসলে ভয়েজার ১ এর আগে প্রেরন করা হয়েছিল কিন্তু ভয়েজার ১ দ্রুতগতি সম্পন্ন হয় এবং এটিকে অতিক্রম করে। এটি ৩৭ বছর ধরে চালনা করা হচ্ছে এবং এটি ডিপ স্পেস নেটওয়ার্কে এখনো তথ্য প্রেরন করে যাচ্ছে।
২০১৪ সালের ২ নভেম্বর এটি ১০৬.৬ এইউ(১.৫৯৫×১০১০ কিমি) দূরত্ব অতিক্রম করে যা মানুষ নির্মিত এবং সবচেয়ে দূরে প্রেরিত বস্তুদের একটি। ভয়েজার ২ হল ভয়েজার প্রোগ্রাম এর অংশ এবং ভয়েজার ১ সাদৃশ্য যার কাজ সৌরজগতের সীমানা কুইপার বেল্ট, হিলিওস্ফেয়ার এবং সৌরজগৎ বহির্ভূত এলাকার তথ্য প্রেরণ করা।
২০১৮ সালে নাসা ঘোষণা দেয় যে সেই বছরের ৫ই নভেম্বর মহাকাশযান ভয়েজার ২ আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশে পৌছে গিয়েছে। ফলে, এটি ভয়েজার ১ এর পরে দ্বিতীয় মনুষ্য নির্মিত বস্তু যা সৌরজগতের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশে প্রবেশ করেছে। | ভয়েজার ২ কত বছর ধরে চালনা করা হচ্ছে? | {
"answer_start": [
256,
256
],
"text": [
"৩৭",
"৩৭"
]
} |
bn_wiki_0266_03 | ভয়েজার ২ | ভয়েজার ২ হল একটি ৭২২ কেজি (১,৫৯২ পা) স্পেস প্রোব যা নাসা ১৯৭৭ সালের ২০ অগাস্ট মহাশূন্যে প্রেরন করে সৌরজগৎ এর বাহিরের পরিবেশ সম্পর্কে জানার জন্য। এটি আসলে ভয়েজার ১ এর আগে প্রেরন করা হয়েছিল কিন্তু ভয়েজার ১ দ্রুতগতি সম্পন্ন হয় এবং এটিকে অতিক্রম করে। এটি ৩৭ বছর ধরে চালনা করা হচ্ছে এবং এটি ডিপ স্পেস নেটওয়ার্কে এখনো তথ্য প্রেরন করে যাচ্ছে।
২০১৪ সালের ২ নভেম্বর এটি ১০৬.৬ এইউ(১.৫৯৫×১০১০ কিমি) দূরত্ব অতিক্রম করে যা মানুষ নির্মিত এবং সবচেয়ে দূরে প্রেরিত বস্তুদের একটি। ভয়েজার ২ হল ভয়েজার প্রোগ্রাম এর অংশ এবং ভয়েজার ১ সাদৃশ্য যার কাজ সৌরজগতের সীমানা কুইপার বেল্ট, হিলিওস্ফেয়ার এবং সৌরজগৎ বহির্ভূত এলাকার তথ্য প্রেরণ করা।
২০১৮ সালে নাসা ঘোষণা দেয় যে সেই বছরের ৫ই নভেম্বর মহাকাশযান ভয়েজার ২ আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশে পৌছে গিয়েছে। ফলে, এটি ভয়েজার ১ এর পরে দ্বিতীয় মনুষ্য নির্মিত বস্তু যা সৌরজগতের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশে প্রবেশ করেছে। | ২০১৪ সালের ২ নভেম্বর ভয়েজার ২ কত কিমি দূরত্ব অতিক্রম করে ? | {
"answer_start": [
378,
378
],
"text": [
"১.৫৯৫×১০১০",
"১.৫৯৫×১০১০"
]
} |
bn_wiki_0266_04 | ভয়েজার ২ | ভয়েজার ২ হল একটি ৭২২ কেজি (১,৫৯২ পা) স্পেস প্রোব যা নাসা ১৯৭৭ সালের ২০ অগাস্ট মহাশূন্যে প্রেরন করে সৌরজগৎ এর বাহিরের পরিবেশ সম্পর্কে জানার জন্য। এটি আসলে ভয়েজার ১ এর আগে প্রেরন করা হয়েছিল কিন্তু ভয়েজার ১ দ্রুতগতি সম্পন্ন হয় এবং এটিকে অতিক্রম করে। এটি ৩৭ বছর ধরে চালনা করা হচ্ছে এবং এটি ডিপ স্পেস নেটওয়ার্কে এখনো তথ্য প্রেরন করে যাচ্ছে।
২০১৪ সালের ২ নভেম্বর এটি ১০৬.৬ এইউ(১.৫৯৫×১০১০ কিমি) দূরত্ব অতিক্রম করে যা মানুষ নির্মিত এবং সবচেয়ে দূরে প্রেরিত বস্তুদের একটি। ভয়েজার ২ হল ভয়েজার প্রোগ্রাম এর অংশ এবং ভয়েজার ১ সাদৃশ্য যার কাজ সৌরজগতের সীমানা কুইপার বেল্ট, হিলিওস্ফেয়ার এবং সৌরজগৎ বহির্ভূত এলাকার তথ্য প্রেরণ করা।
২০১৮ সালে নাসা ঘোষণা দেয় যে সেই বছরের ৫ই নভেম্বর মহাকাশযান ভয়েজার ২ আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশে পৌছে গিয়েছে। ফলে, এটি ভয়েজার ১ এর পরে দ্বিতীয় মনুষ্য নির্মিত বস্তু যা সৌরজগতের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশে প্রবেশ করেছে। | ভয়েজার ২ এর প্রস্তুতকারক কে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0266_05 | ভয়েজার ২ | ভয়েজার ২ হল একটি ৭২২ কেজি (১,৫৯২ পা) স্পেস প্রোব যা নাসা ১৯৭৭ সালের ২০ অগাস্ট মহাশূন্যে প্রেরন করে সৌরজগৎ এর বাহিরের পরিবেশ সম্পর্কে জানার জন্য। এটি আসলে ভয়েজার ১ এর আগে প্রেরন করা হয়েছিল কিন্তু ভয়েজার ১ দ্রুতগতি সম্পন্ন হয় এবং এটিকে অতিক্রম করে। এটি ৩৭ বছর ধরে চালনা করা হচ্ছে এবং এটি ডিপ স্পেস নেটওয়ার্কে এখনো তথ্য প্রেরন করে যাচ্ছে।
২০১৪ সালের ২ নভেম্বর এটি ১০৬.৬ এইউ(১.৫৯৫×১০১০ কিমি) দূরত্ব অতিক্রম করে যা মানুষ নির্মিত এবং সবচেয়ে দূরে প্রেরিত বস্তুদের একটি। ভয়েজার ২ হল ভয়েজার প্রোগ্রাম এর অংশ এবং ভয়েজার ১ সাদৃশ্য যার কাজ সৌরজগতের সীমানা কুইপার বেল্ট, হিলিওস্ফেয়ার এবং সৌরজগৎ বহির্ভূত এলাকার তথ্য প্রেরণ করা।
২০১৮ সালে নাসা ঘোষণা দেয় যে সেই বছরের ৫ই নভেম্বর মহাকাশযান ভয়েজার ২ আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশে পৌছে গিয়েছে। ফলে, এটি ভয়েজার ১ এর পরে দ্বিতীয় মনুষ্য নির্মিত বস্তু যা সৌরজগতের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশে প্রবেশ করেছে। | ভয়েজার ২ এর চালনা এর জন্য কোন জেনারেটর ব্যবহার করা হয়েছে ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1392_01 | পর্তুগিজভাষী | পর্তুগিজভাষী বলতে বিশ্বের সেইসব ব্যক্তিকে বোঝায়, যারা মাতৃভাষা হিসেবে পর্তুগিজ ভাষায় কথা বলে। যেসব দেশে বা অঞ্চলে পর্তুগিজভাষী সম্প্রদায় বাস করে, তাদেরকে একত্রে পর্তুগিজভাষী বিশ্ব বলে। এগুলি ইউরোপ, দুই আমেরিকা, আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশ ও ওশেনিয়া অঞ্চলে অবস্থিত। সারাবিশ্বে প্রায় ২৭ কোটি পর্তুগিজভাষী ব্যক্তি আছে।
পর্তুগিজভাষী বিশ্বের ইতিহাস পর্তুগিজ সাম্রাজ্যের ইতিহাসের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। এছাড়া প্রবাসী পর্তুগিজ ও প্রবাসী ব্রাজিলীয়দের আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়গুলিও পর্তুগিজ ভাষা ও সংস্কৃতি ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রেখেছে। সম্প্রতি বিশ্বের পর্তুগিজভাষী জাতিগুলি রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার উদ্দেশ্যে একত্রিত হয়ে একটি আন্তর্জাতিক সংগঠন করেছে, যার নাম পর্তুগিজভাষী জাতিসমূহের সম্প্রদায়। | পর্তুগিজভাষী বলতে কাদের বোঝায়? | {
"answer_start": [
18,
18
],
"text": [
"বিশ্বের সেইসব ব্যক্তিকে বোঝায়, যারা মাতৃভাষা হিসেবে পর্তুগিজ ভাষায় কথা বলে",
"বিশ্বের সেইসব ব্যক্তিকে বোঝায়, যারা মাতৃভাষা হিসেবে পর্তুগিজ ভাষায় কথা বলে"
]
} |
bn_wiki_1392_02 | পর্তুগিজভাষী | পর্তুগিজভাষী বলতে বিশ্বের সেইসব ব্যক্তিকে বোঝায়, যারা মাতৃভাষা হিসেবে পর্তুগিজ ভাষায় কথা বলে। যেসব দেশে বা অঞ্চলে পর্তুগিজভাষী সম্প্রদায় বাস করে, তাদেরকে একত্রে পর্তুগিজভাষী বিশ্ব বলে। এগুলি ইউরোপ, দুই আমেরিকা, আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশ ও ওশেনিয়া অঞ্চলে অবস্থিত। সারাবিশ্বে প্রায় ২৭ কোটি পর্তুগিজভাষী ব্যক্তি আছে।
পর্তুগিজভাষী বিশ্বের ইতিহাস পর্তুগিজ সাম্রাজ্যের ইতিহাসের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। এছাড়া প্রবাসী পর্তুগিজ ও প্রবাসী ব্রাজিলীয়দের আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়গুলিও পর্তুগিজ ভাষা ও সংস্কৃতি ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রেখেছে। সম্প্রতি বিশ্বের পর্তুগিজভাষী জাতিগুলি রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার উদ্দেশ্যে একত্রিত হয়ে একটি আন্তর্জাতিক সংগঠন করেছে, যার নাম পর্তুগিজভাষী জাতিসমূহের সম্প্রদায়। | পর্তুগিজভাষী বিশ্ব কাদেরকে বলা হয়? | {
"answer_start": [
96,
96
],
"text": [
"যেসব দেশে বা অঞ্চলে পর্তুগিজভাষী সম্প্রদায় বাস করে",
"যেসব দেশে বা অঞ্চলে পর্তুগিজভাষী সম্প্রদায় বাস করে"
]
} |
bn_wiki_1392_04 | পর্তুগিজভাষী | পর্তুগিজভাষী বলতে বিশ্বের সেইসব ব্যক্তিকে বোঝায়, যারা মাতৃভাষা হিসেবে পর্তুগিজ ভাষায় কথা বলে। যেসব দেশে বা অঞ্চলে পর্তুগিজভাষী সম্প্রদায় বাস করে, তাদেরকে একত্রে পর্তুগিজভাষী বিশ্ব বলে। এগুলি ইউরোপ, দুই আমেরিকা, আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশ ও ওশেনিয়া অঞ্চলে অবস্থিত। সারাবিশ্বে প্রায় ২৭ কোটি পর্তুগিজভাষী ব্যক্তি আছে।
পর্তুগিজভাষী বিশ্বের ইতিহাস পর্তুগিজ সাম্রাজ্যের ইতিহাসের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। এছাড়া প্রবাসী পর্তুগিজ ও প্রবাসী ব্রাজিলীয়দের আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়গুলিও পর্তুগিজ ভাষা ও সংস্কৃতি ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রেখেছে। সম্প্রতি বিশ্বের পর্তুগিজভাষী জাতিগুলি রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার উদ্দেশ্যে একত্রিত হয়ে একটি আন্তর্জাতিক সংগঠন করেছে, যার নাম পর্তুগিজভাষী জাতিসমূহের সম্প্রদায়। | সারা বিশ্বে কত সংখ্যক পর্তুগিজভাষী আছে? | {
"answer_start": [
283,
283
],
"text": [
"২৭ কোটি",
"২৭ কোটি"
]
} |
bn_wiki_1392_05 | পর্তুগিজভাষী | পর্তুগিজভাষী বলতে বিশ্বের সেইসব ব্যক্তিকে বোঝায়, যারা মাতৃভাষা হিসেবে পর্তুগিজ ভাষায় কথা বলে। যেসব দেশে বা অঞ্চলে পর্তুগিজভাষী সম্প্রদায় বাস করে, তাদেরকে একত্রে পর্তুগিজভাষী বিশ্ব বলে। এগুলি ইউরোপ, দুই আমেরিকা, আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশ ও ওশেনিয়া অঞ্চলে অবস্থিত। সারাবিশ্বে প্রায় ২৭ কোটি পর্তুগিজভাষী ব্যক্তি আছে।
পর্তুগিজভাষী বিশ্বের ইতিহাস পর্তুগিজ সাম্রাজ্যের ইতিহাসের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। এছাড়া প্রবাসী পর্তুগিজ ও প্রবাসী ব্রাজিলীয়দের আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়গুলিও পর্তুগিজ ভাষা ও সংস্কৃতি ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রেখেছে। সম্প্রতি বিশ্বের পর্তুগিজভাষী জাতিগুলি রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার উদ্দেশ্যে একত্রিত হয়ে একটি আন্তর্জাতিক সংগঠন করেছে, যার নাম পর্তুগিজভাষী জাতিসমূহের সম্প্রদায়। | সম্প্রতি বিশ্বের পর্তুগিজভাষী জাতিগুলো একত্রিত হয়ে যে সংগঠন করেছে তার নাম কী? | {
"answer_start": [
674,
674
],
"text": [
"পর্তুগিজভাষী জাতিসমূহের সম্প্রদায়",
"পর্তুগিজভাষী জাতিসমূহের সম্প্রদায়"
]
} |
bn_wiki_2114_01 | ক্যালেইডোস্কোপ | ক্যালেইডোস্কোপ দুই বা ততোধিক আয়নার সাহায্যে তৈরি খেলনা। এই খেলনার মধ্যে প্রতিবিম্বের সাহায্যে অনেক নকশা তৈরি করা যায়। স্কটল্যান্ডের উদ্ভাবক তেভিড ব্রিইসটার,যার উৎপত্তি হয়েছে প্রাচীন গ্রিক শব্দ (কালোস), "সুন্দর, সৌন্দর্য", এবং (ইডাস), "যা দেখা যায়: আকার"এবং (স্কেপো), "পরীক্ষামূলক তাকানো", অর্থ্যাৎ "সৌন্দর্য পূর্ণ বস্তু অবলোকন " | ক্যালেইডোস্কোপ কী ? | {
"answer_start": [
15,
15
],
"text": [
"দুই বা ততোধিক আয়নার সাহায্যে তৈরি খেলনা",
"দুই বা ততোধিক আয়নার সাহায্যে তৈরি খেলনা"
]
} |
bn_wiki_2114_02 | ক্যালেইডোস্কোপ | ক্যালেইডোস্কোপ দুই বা ততোধিক আয়নার সাহায্যে তৈরি খেলনা। এই খেলনার মধ্যে প্রতিবিম্বের সাহায্যে অনেক নকশা তৈরি করা যায়। স্কটল্যান্ডের উদ্ভাবক তেভিড ব্রিইসটার,যার উৎপত্তি হয়েছে প্রাচীন গ্রিক শব্দ (কালোস), "সুন্দর, সৌন্দর্য", এবং (ইডাস), "যা দেখা যায়: আকার"এবং (স্কেপো), "পরীক্ষামূলক তাকানো", অর্থ্যাৎ "সৌন্দর্য পূর্ণ বস্তু অবলোকন " | ক্যালেইডোস্কোপ- এর মধ্যে কী তৈরি করা যায় ? | {
"answer_start": [
73,
95
],
"text": [
"প্রতিবিম্বের সাহায্যে অনেক নকশা",
"অনেক নকশা"
]
} |
bn_wiki_2114_04 | ক্যালেইডোস্কোপ | ক্যালেইডোস্কোপ দুই বা ততোধিক আয়নার সাহায্যে তৈরি খেলনা। এই খেলনার মধ্যে প্রতিবিম্বের সাহায্যে অনেক নকশা তৈরি করা যায়। স্কটল্যান্ডের উদ্ভাবক তেভিড ব্রিইসটার,যার উৎপত্তি হয়েছে প্রাচীন গ্রিক শব্দ (কালোস), "সুন্দর, সৌন্দর্য", এবং (ইডাস), "যা দেখা যায়: আকার"এবং (স্কেপো), "পরীক্ষামূলক তাকানো", অর্থ্যাৎ "সৌন্দর্য পূর্ণ বস্তু অবলোকন " | ক্যালেইডোস্কোপ আবিষ্কার করেন কে ? | {
"answer_start": [
142,
142
],
"text": [
"তেভিড ব্রিইসটার",
"তেভিড ব্রিইসটার"
]
} |
bn_wiki_2114_05 | ক্যালেইডোস্কোপ | ক্যালেইডোস্কোপ দুই বা ততোধিক আয়নার সাহায্যে তৈরি খেলনা। এই খেলনার মধ্যে প্রতিবিম্বের সাহায্যে অনেক নকশা তৈরি করা যায়। স্কটল্যান্ডের উদ্ভাবক তেভিড ব্রিইসটার,যার উৎপত্তি হয়েছে প্রাচীন গ্রিক শব্দ (কালোস), "সুন্দর, সৌন্দর্য", এবং (ইডাস), "যা দেখা যায়: আকার"এবং (স্কেপো), "পরীক্ষামূলক তাকানো", অর্থ্যাৎ "সৌন্দর্য পূর্ণ বস্তু অবলোকন " | ক্যালেইডোস্কোপ কত সালে আবিষ্কৃত হয় ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0064_01 | আণবিক কক্ষপথ | রসায়নে আণবিক কক্ষপথ বলতে একটি গাণিতিক ফাংশন বোঝায় যা দ্বারা একটি অণুতে ইলেক্ট্রনের তরঙ্গধর্মি আচরণ বর্ণিত হয়। এই ফাংশনটি একটি বিশেষ এলাকায় ইলেক্ট্রনের অবস্থানের সমভাব্যতা নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয়। রবার্ট এস মালিকেন ১৯৩২ সালে কক্ষপথ শব্দটি এক ইলেক্ট্রন তরঙ্গ ফাংশনের জন্য বিজ্ঞানমহলে উল্ল্যেখ করেন। প্রাথমিক পর্যায়ে কক্ষপথ শব্দটি গাণিতিক ফাংশন এর বিস্তার বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি পরমাণুতে কক্ষপথ পারমাণবিক অরবিটাল ও সংকরায়িত অরবিটাল মিলে গঠিত হয়। পরিমাণগত ভাবে এদের হার্টিই-ফক মেথড দ্বারাও গণণা করা যায়।
পরিদর্শন
অণুতে আণবিক কক্ষপথ ঐ কক্ষপথে অবস্থানরত ইলেক্ট্রনের খুজে পাওয়ার সম্ভাব্য জায়গা গুলো উপস্থাপন করে। আণবিক কক্ষপথ হল পারমাণবিক অরবিটালের সংমিশ্রণ যা একটি পরমাণুতে ইলেক্ট্রনের যথাসম্ভব অধিক নির্ভুল অবস্থান বের করে দিতে পারে। যদি দুটি ইলেক্ট্রন একই অরবিটালে অবস্থান করে তখন পউলির নীতি অনুসারে তাদের আক্ষিক ঘূর্ণন উল্টো হবে। | রসায়নে আণবিক কক্ষপথ বলতে কী বোঝায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0064_03 | আণবিক কক্ষপথ | রসায়নে আণবিক কক্ষপথ বলতে একটি গাণিতিক ফাংশন বোঝায় যা দ্বারা একটি অণুতে ইলেক্ট্রনের তরঙ্গধর্মি আচরণ বর্ণিত হয়। এই ফাংশনটি একটি বিশেষ এলাকায় ইলেক্ট্রনের অবস্থানের সমভাব্যতা নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয়। রবার্ট এস মালিকেন ১৯৩২ সালে কক্ষপথ শব্দটি এক ইলেক্ট্রন তরঙ্গ ফাংশনের জন্য বিজ্ঞানমহলে উল্ল্যেখ করেন। প্রাথমিক পর্যায়ে কক্ষপথ শব্দটি গাণিতিক ফাংশন এর বিস্তার বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি পরমাণুতে কক্ষপথ পারমাণবিক অরবিটাল ও সংকরায়িত অরবিটাল মিলে গঠিত হয়। পরিমাণগত ভাবে এদের হার্টিই-ফক মেথড দ্বারাও গণণা করা যায়।
পরিদর্শন
অণুতে আণবিক কক্ষপথ ঐ কক্ষপথে অবস্থানরত ইলেক্ট্রনের খুজে পাওয়ার সম্ভাব্য জায়গা গুলো উপস্থাপন করে। আণবিক কক্ষপথ হল পারমাণবিক অরবিটালের সংমিশ্রণ যা একটি পরমাণুতে ইলেক্ট্রনের যথাসম্ভব অধিক নির্ভুল অবস্থান বের করে দিতে পারে। যদি দুটি ইলেক্ট্রন একই অরবিটালে অবস্থান করে তখন পউলির নীতি অনুসারে তাদের আক্ষিক ঘূর্ণন উল্টো হবে। | প্রাথমিক পর্যায়ে কক্ষপথ শব্দটি কী বোঝাতে ব্যবহৃত হয়? | {
"answer_start": [
330,
330
],
"text": [
"গাণিতিক ফাংশন এর বিস্তার",
"গাণিতিক ফাংশন এর বিস্তার"
]
} |
bn_wiki_0064_04 | আণবিক কক্ষপথ | রসায়নে আণবিক কক্ষপথ বলতে একটি গাণিতিক ফাংশন বোঝায় যা দ্বারা একটি অণুতে ইলেক্ট্রনের তরঙ্গধর্মি আচরণ বর্ণিত হয়। এই ফাংশনটি একটি বিশেষ এলাকায় ইলেক্ট্রনের অবস্থানের সমভাব্যতা নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয়। রবার্ট এস মালিকেন ১৯৩২ সালে কক্ষপথ শব্দটি এক ইলেক্ট্রন তরঙ্গ ফাংশনের জন্য বিজ্ঞানমহলে উল্ল্যেখ করেন। প্রাথমিক পর্যায়ে কক্ষপথ শব্দটি গাণিতিক ফাংশন এর বিস্তার বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি পরমাণুতে কক্ষপথ পারমাণবিক অরবিটাল ও সংকরায়িত অরবিটাল মিলে গঠিত হয়। পরিমাণগত ভাবে এদের হার্টিই-ফক মেথড দ্বারাও গণণা করা যায়।
পরিদর্শন
অণুতে আণবিক কক্ষপথ ঐ কক্ষপথে অবস্থানরত ইলেক্ট্রনের খুজে পাওয়ার সম্ভাব্য জায়গা গুলো উপস্থাপন করে। আণবিক কক্ষপথ হল পারমাণবিক অরবিটালের সংমিশ্রণ যা একটি পরমাণুতে ইলেক্ট্রনের যথাসম্ভব অধিক নির্ভুল অবস্থান বের করে দিতে পারে। যদি দুটি ইলেক্ট্রন একই অরবিটালে অবস্থান করে তখন পউলির নীতি অনুসারে তাদের আক্ষিক ঘূর্ণন উল্টো হবে। | পউলির নীতি কি? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1295_01 | বগুড়ার দই | বগুড়ার দই বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত বগুড়া জেলার বিখ্যাত মিষ্টি। দধি বা দই হল এক ধরনের দুগ্ধজাত খাদ্য যা দুধের ব্যাক্টেরিয়া গাঁজন হতে প্রস্তুত করা হয়। সারা বাংলাদেশে দই পাওয়া গেলেও স্বাদে ও গুণে অতুলনীয় হওয়ায় বগুড়ার দই দেশ ও দেশের বাইরে খুব জনপ্রিয়। এর খ্যাতি মূলত ব্রিটিশ আমল থেকে সর্বত্র ছড়িয়ে পরে। ষাটের দশকের প্রথম ভাগে ব্রিটেনের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ থেকে শুরু করে মার্কিন মুল্লুকেও গিয়েছে বগুড়ার দই। পাকিস্তানের তদানীন্তন প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান ব্রিটেন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্তাদের সহানুভূতি পেতে পাঠিয়েছিলেন এই দই। বগুড়ার দইয়ের ইতিহাস শুরু হয় বগুড়ার শেরপুর উপজেলা থেকে। স্থানীয়দের মতে সনাতন ঘোষ সম্প্রদায় দই তৈরি করে বগুড়াকে দেশের সর্বত্র পরিচিত করে তুলেছিল। পরবর্তীতে ঘোষদের হাত ধরে ধীরে ধীরে এটি চলে গেছে মুসলিম সম্প্রদায়সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের অধীনেে। জানা যায় বগুড়ার শেরপুরে প্রথম দই তৈরি হয় প্রায় আড়াইশ বছর আগে। তৎকালীন বগুড়ার শেরপুরের ঘোষ পরিবারের ঘেটু ঘোষ প্রথম দই তৈরি আরম্ভ করেন। টক দই তৈরি থেকে বংশ পরম্পরায় তা চিনিপাতা বা মিষ্টি দইয়ে রূপান্তরিত হয়। আর কালের বিবর্তনে স্বাদের বৈচিত্র্যের কারণে দইয়ের বহুমুখী ব্যবহার শুরু হয়। টক দই দিয়ে মেজবানের রান্না ও ঘোল তৈরি হয়। অতিথি আপ্যায়নে চলে মিষ্টি দই। | বগুড়ার দই বাংলাদেশের কোন অঞ্চলের খাদ্য? | {
"answer_start": [
11,
11
],
"text": [
"বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত বগুড়া জেলা",
"বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত বগুড়া জেলা"
]
} |
bn_wiki_1295_02 | বগুড়ার দই | বগুড়ার দই বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত বগুড়া জেলার বিখ্যাত মিষ্টি। দধি বা দই হল এক ধরনের দুগ্ধজাত খাদ্য যা দুধের ব্যাক্টেরিয়া গাঁজন হতে প্রস্তুত করা হয়। সারা বাংলাদেশে দই পাওয়া গেলেও স্বাদে ও গুণে অতুলনীয় হওয়ায় বগুড়ার দই দেশ ও দেশের বাইরে খুব জনপ্রিয়। এর খ্যাতি মূলত ব্রিটিশ আমল থেকে সর্বত্র ছড়িয়ে পরে। ষাটের দশকের প্রথম ভাগে ব্রিটেনের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ থেকে শুরু করে মার্কিন মুল্লুকেও গিয়েছে বগুড়ার দই। পাকিস্তানের তদানীন্তন প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান ব্রিটেন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্তাদের সহানুভূতি পেতে পাঠিয়েছিলেন এই দই। বগুড়ার দইয়ের ইতিহাস শুরু হয় বগুড়ার শেরপুর উপজেলা থেকে। স্থানীয়দের মতে সনাতন ঘোষ সম্প্রদায় দই তৈরি করে বগুড়াকে দেশের সর্বত্র পরিচিত করে তুলেছিল। পরবর্তীতে ঘোষদের হাত ধরে ধীরে ধীরে এটি চলে গেছে মুসলিম সম্প্রদায়সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের অধীনেে। জানা যায় বগুড়ার শেরপুরে প্রথম দই তৈরি হয় প্রায় আড়াইশ বছর আগে। তৎকালীন বগুড়ার শেরপুরের ঘোষ পরিবারের ঘেটু ঘোষ প্রথম দই তৈরি আরম্ভ করেন। টক দই তৈরি থেকে বংশ পরম্পরায় তা চিনিপাতা বা মিষ্টি দইয়ে রূপান্তরিত হয়। আর কালের বিবর্তনে স্বাদের বৈচিত্র্যের কারণে দইয়ের বহুমুখী ব্যবহার শুরু হয়। টক দই দিয়ে মেজবানের রান্না ও ঘোল তৈরি হয়। অতিথি আপ্যায়নে চলে মিষ্টি দই। | রানী এলিজাবেথের কাছে বাংলাদেশের কোন দই পাঠানো হয়? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"বগুড়ার দই",
"বগুড়ার দই"
]
} |
bn_wiki_1295_04 | বগুড়ার দই | বগুড়ার দই বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত বগুড়া জেলার বিখ্যাত মিষ্টি। দধি বা দই হল এক ধরনের দুগ্ধজাত খাদ্য যা দুধের ব্যাক্টেরিয়া গাঁজন হতে প্রস্তুত করা হয়। সারা বাংলাদেশে দই পাওয়া গেলেও স্বাদে ও গুণে অতুলনীয় হওয়ায় বগুড়ার দই দেশ ও দেশের বাইরে খুব জনপ্রিয়। এর খ্যাতি মূলত ব্রিটিশ আমল থেকে সর্বত্র ছড়িয়ে পরে। ষাটের দশকের প্রথম ভাগে ব্রিটেনের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ থেকে শুরু করে মার্কিন মুল্লুকেও গিয়েছে বগুড়ার দই। পাকিস্তানের তদানীন্তন প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান ব্রিটেন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্তাদের সহানুভূতি পেতে পাঠিয়েছিলেন এই দই। বগুড়ার দইয়ের ইতিহাস শুরু হয় বগুড়ার শেরপুর উপজেলা থেকে। স্থানীয়দের মতে সনাতন ঘোষ সম্প্রদায় দই তৈরি করে বগুড়াকে দেশের সর্বত্র পরিচিত করে তুলেছিল। পরবর্তীতে ঘোষদের হাত ধরে ধীরে ধীরে এটি চলে গেছে মুসলিম সম্প্রদায়সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের অধীনেে। জানা যায় বগুড়ার শেরপুরে প্রথম দই তৈরি হয় প্রায় আড়াইশ বছর আগে। তৎকালীন বগুড়ার শেরপুরের ঘোষ পরিবারের ঘেটু ঘোষ প্রথম দই তৈরি আরম্ভ করেন। টক দই তৈরি থেকে বংশ পরম্পরায় তা চিনিপাতা বা মিষ্টি দইয়ে রূপান্তরিত হয়। আর কালের বিবর্তনে স্বাদের বৈচিত্র্যের কারণে দইয়ের বহুমুখী ব্যবহার শুরু হয়। টক দই দিয়ে মেজবানের রান্না ও ঘোল তৈরি হয়। অতিথি আপ্যায়নে চলে মিষ্টি দই। | বগুড়ার দইয়ের স্বর্ণযুগ কখন ছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1936_03 | পৃথিবী | পৃথিবী পৃষ্ঠের একটি বৃহত্তম এলাকায় চরম আবহাওয়া যেমন উষ্ণমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়, হ্যারিকেন, বা টাইফুন দেখা যায়, যা ঐ সকল এলাকার জীবনযাত্রার উপর গাঢ় প্রভাব ফেলে। ১৯৮০ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত, এই ধরনের ঘটনায় প্রতি বছর গড়ে ১১,৮০০ জন মারা যায়। অসংখ্য স্থান রয়েছে যেখানে প্রায়শই ভূমিকম্প, ভূমিধ্বস, সুনামি, অগ্নুৎপাত, টর্নেডো, ভূমি চ্যুতি, প্রবল তুষারপাত, বন্যা, খরা, দাবানল ও অন্যান্য জলবায়ুর পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দূর্যোগ ঘটে।
বিভিন্ন স্থানের বাতাস ও পানির দূষণ মানব সৃষ্ট দূষণে ঘটে থাকে, ফলে সৃষ্টি হয় অ্যাসিড বৃষ্টি ও বিষাক্ত উপাদান, বনভূমি ধ্বংসের কারণে (অধিক পশুচারণ ভূমি, অরণ্যবিনাশ, মরুকরণ, বণ্যপ্রাণীর বিনাশ, প্রজাতির বিলুপ্তি, মাটির অধঃপতন, ভূমির বিনাশ ও ভূমিক্ষয়।
একটি বৈজ্ঞানিক ঐক্যমত্য রয়েছে মানব জাতির শিল্পায়নের ফলে নির্গত কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমনের কারণে বৈশ্বিক ভূমণ্ডলীয় উষ্ণতা বৃদ্ধি ঘটছে। ধারণা করা হয় যে এর ফলশ্রুতিতে জলবায়ুর পরিবর্তন যেমন হিমবাহ এবং বরফের স্তর গলে যাচ্ছে, আরও চরম তাপমাত্রার সীমা দেখা যাচ্ছে, একইসাথে আবহাওয়ারও উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটছে এবং বিশ্বব্যাপী গড় সমুদ্রতলের উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। | অ্যাসিড বৃষ্টি কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1936_05 | পৃথিবী | পৃথিবী পৃষ্ঠের একটি বৃহত্তম এলাকায় চরম আবহাওয়া যেমন উষ্ণমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়, হ্যারিকেন, বা টাইফুন দেখা যায়, যা ঐ সকল এলাকার জীবনযাত্রার উপর গাঢ় প্রভাব ফেলে। ১৯৮০ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত, এই ধরনের ঘটনায় প্রতি বছর গড়ে ১১,৮০০ জন মারা যায়। অসংখ্য স্থান রয়েছে যেখানে প্রায়শই ভূমিকম্প, ভূমিধ্বস, সুনামি, অগ্নুৎপাত, টর্নেডো, ভূমি চ্যুতি, প্রবল তুষারপাত, বন্যা, খরা, দাবানল ও অন্যান্য জলবায়ুর পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দূর্যোগ ঘটে।
বিভিন্ন স্থানের বাতাস ও পানির দূষণ মানব সৃষ্ট দূষণে ঘটে থাকে, ফলে সৃষ্টি হয় অ্যাসিড বৃষ্টি ও বিষাক্ত উপাদান, বনভূমি ধ্বংসের কারণে (অধিক পশুচারণ ভূমি, অরণ্যবিনাশ, মরুকরণ, বণ্যপ্রাণীর বিনাশ, প্রজাতির বিলুপ্তি, মাটির অধঃপতন, ভূমির বিনাশ ও ভূমিক্ষয়।
একটি বৈজ্ঞানিক ঐক্যমত্য রয়েছে মানব জাতির শিল্পায়নের ফলে নির্গত কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমনের কারণে বৈশ্বিক ভূমণ্ডলীয় উষ্ণতা বৃদ্ধি ঘটছে। ধারণা করা হয় যে এর ফলশ্রুতিতে জলবায়ুর পরিবর্তন যেমন হিমবাহ এবং বরফের স্তর গলে যাচ্ছে, আরও চরম তাপমাত্রার সীমা দেখা যাচ্ছে, একইসাথে আবহাওয়ারও উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটছে এবং বিশ্বব্যাপী গড় সমুদ্রতলের উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। | কোনটির নির্গমনের কারণে বৈশ্বিক ভূমণ্ডলীয় উষ্ণতা বৃদ্ধি ঘটছে ? | {
"answer_start": [
722,
722
],
"text": [
"শিল্পায়নের ফলে নির্গত কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমনের কারণে ",
"শিল্পায়নের ফলে নির্গত কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমনের কারণে "
]
} |
bn_wiki_0500_01 | মসলিন | মসলিন প্রস্তুত করা হত পূর্ব বাংলার সোনারগাঁও অঞ্চলে। কথিত আছে যে মসলিনে তৈরি করা পোশাকসমূহ এতই সূক্ষ্ম ছিল যে ৫০ মিটার দীর্ঘ মসলিনের কাপড়কে একটি দিয়াশলাই বাক্সে ভরে রাখা যেত। সেইসময়ে এক গজ ঢাকাই মসলিনের দাম ছিল ৫০ থেকে ৪০০ পাউণ্ড, যা আজকের মূল্যমানে ৭,০০০ থেকে ৫৬,০০০ পাউণ্ড। তখনকার সবচেয়ে ভাল সিল্কের চাইতেও এই মসলিন ছিল ২৬ গুণ বেশি দামী।
মসলিনের পার্থক্য করা হত সূক্ষ্মতা, বুননশৈলী আর নকশার পার্থক্যে। এরই প্রেক্ষিতে বিভিন্ন প্রকার মসলিনের আলাদা আলাদা নাম হয়ে যায়।
'মলবুস খাস' মানেই হলো খাস বস্ত্র বা আসল কাপড়। এ জাতীয় মসলিন সবচেয়ে সেরা আর এগুলো তৈরি হত সম্রাটদের জন্য। আঠারো শতকের শেষদিকে মলবুস খাসের মতো আরেক প্রকারের উঁচুমানের মসলিন তৈরি হত, যার নাম 'মলমল খাস'। এগুলো লম্বায় ১০ গজ, প্রস্থে ১ গজ, আর ওজন হত ৬-৭ তোলা। ছোট্ট একটা আংটির মধ্যে দিয়ে এ কাপড় নাড়াচাড়া করা যেত। এগুলো সাধারণত রপ্তানি করা হত।
এ মসলিনও মলবুস খাসের মতোই উঁচুমানের ছিল। বাংলার নবাব বা সুবাদারদের জন্য তৈরি হত এই মসলিন। সরকার-ই-আলা নামের জায়গা থেকে পাওয়া খাজনা দিয়ে এর দাম শোধ করা হত বলে এর এরকম নামকরণ। লম্বায় হত ১০ গজ, চওড়ায় ১ গজ আর ওজন হত প্রায় ১০ তোলা।
১৭৮৩ সালে মেরি এন্টোইনেতে তাঁর বিখ্যাত মসলিন পোশাক পরিহিতা অবস্থায় চিত্রকর্ম
'ঝুনা' শব্দটি, জেমস টেইলরের মতে, এসেছে হিন্দি ঝিনা থেকে, যার অর্থ হল সূক্ষ। ঝুনা মসলিনও সূক্ষ্ম সুতা দিয়ে তৈরি হ্ত, তবে সুতার পরিমাণ থাকত কম । তাই এ জাতীয় মসলিন হালকা জালের মতো হত দেখতে। একেক টুকরা ঝুনা মসলিন লম্বায় ২০ গজ, প্রস্থে ১ গজ হত। ওজন হত মাত্র ২০ তোলা। এই মসলিন বিদেশে রপ্তানি করা হত না, পাঠানো হতো মোঘল রাজ দরবারে। সেখানে দরবারের বা হারেমের মহিলারা গরমকালে এ মসলিনের তৈরি জামা গায়ে দিতেন। | মসলিন প্রস্তুত করা হত পূর্ব বাংলার কোন অঞ্চলে? | {
"answer_start": [
35,
35
],
"text": [
"সোনারগাঁও",
"সোনারগাঁও অঞ্চলে"
]
} |
bn_wiki_0500_02 | মসলিন | মসলিন প্রস্তুত করা হত পূর্ব বাংলার সোনারগাঁও অঞ্চলে। কথিত আছে যে মসলিনে তৈরি করা পোশাকসমূহ এতই সূক্ষ্ম ছিল যে ৫০ মিটার দীর্ঘ মসলিনের কাপড়কে একটি দিয়াশলাই বাক্সে ভরে রাখা যেত। সেইসময়ে এক গজ ঢাকাই মসলিনের দাম ছিল ৫০ থেকে ৪০০ পাউণ্ড, যা আজকের মূল্যমানে ৭,০০০ থেকে ৫৬,০০০ পাউণ্ড। তখনকার সবচেয়ে ভাল সিল্কের চাইতেও এই মসলিন ছিল ২৬ গুণ বেশি দামী।
মসলিনের পার্থক্য করা হত সূক্ষ্মতা, বুননশৈলী আর নকশার পার্থক্যে। এরই প্রেক্ষিতে বিভিন্ন প্রকার মসলিনের আলাদা আলাদা নাম হয়ে যায়।
'মলবুস খাস' মানেই হলো খাস বস্ত্র বা আসল কাপড়। এ জাতীয় মসলিন সবচেয়ে সেরা আর এগুলো তৈরি হত সম্রাটদের জন্য। আঠারো শতকের শেষদিকে মলবুস খাসের মতো আরেক প্রকারের উঁচুমানের মসলিন তৈরি হত, যার নাম 'মলমল খাস'। এগুলো লম্বায় ১০ গজ, প্রস্থে ১ গজ, আর ওজন হত ৬-৭ তোলা। ছোট্ট একটা আংটির মধ্যে দিয়ে এ কাপড় নাড়াচাড়া করা যেত। এগুলো সাধারণত রপ্তানি করা হত।
এ মসলিনও মলবুস খাসের মতোই উঁচুমানের ছিল। বাংলার নবাব বা সুবাদারদের জন্য তৈরি হত এই মসলিন। সরকার-ই-আলা নামের জায়গা থেকে পাওয়া খাজনা দিয়ে এর দাম শোধ করা হত বলে এর এরকম নামকরণ। লম্বায় হত ১০ গজ, চওড়ায় ১ গজ আর ওজন হত প্রায় ১০ তোলা।
১৭৮৩ সালে মেরি এন্টোইনেতে তাঁর বিখ্যাত মসলিন পোশাক পরিহিতা অবস্থায় চিত্রকর্ম
'ঝুনা' শব্দটি, জেমস টেইলরের মতে, এসেছে হিন্দি ঝিনা থেকে, যার অর্থ হল সূক্ষ। ঝুনা মসলিনও সূক্ষ্ম সুতা দিয়ে তৈরি হ্ত, তবে সুতার পরিমাণ থাকত কম । তাই এ জাতীয় মসলিন হালকা জালের মতো হত দেখতে। একেক টুকরা ঝুনা মসলিন লম্বায় ২০ গজ, প্রস্থে ১ গজ হত। ওজন হত মাত্র ২০ তোলা। এই মসলিন বিদেশে রপ্তানি করা হত না, পাঠানো হতো মোঘল রাজ দরবারে। সেখানে দরবারের বা হারেমের মহিলারা গরমকালে এ মসলিনের তৈরি জামা গায়ে দিতেন। | সেইসময়ে এক গজ ঢাকাই মসলিনের দাম কত ছিল? | {
"answer_start": [
214,
214
],
"text": [
"৫০ থেকে ৪০০ পাউণ্ড",
"৫০ থেকে ৪০০ পাউণ্ড"
]
} |
bn_wiki_0500_03 | মসলিন | মসলিন প্রস্তুত করা হত পূর্ব বাংলার সোনারগাঁও অঞ্চলে। কথিত আছে যে মসলিনে তৈরি করা পোশাকসমূহ এতই সূক্ষ্ম ছিল যে ৫০ মিটার দীর্ঘ মসলিনের কাপড়কে একটি দিয়াশলাই বাক্সে ভরে রাখা যেত। সেইসময়ে এক গজ ঢাকাই মসলিনের দাম ছিল ৫০ থেকে ৪০০ পাউণ্ড, যা আজকের মূল্যমানে ৭,০০০ থেকে ৫৬,০০০ পাউণ্ড। তখনকার সবচেয়ে ভাল সিল্কের চাইতেও এই মসলিন ছিল ২৬ গুণ বেশি দামী।
মসলিনের পার্থক্য করা হত সূক্ষ্মতা, বুননশৈলী আর নকশার পার্থক্যে। এরই প্রেক্ষিতে বিভিন্ন প্রকার মসলিনের আলাদা আলাদা নাম হয়ে যায়।
'মলবুস খাস' মানেই হলো খাস বস্ত্র বা আসল কাপড়। এ জাতীয় মসলিন সবচেয়ে সেরা আর এগুলো তৈরি হত সম্রাটদের জন্য। আঠারো শতকের শেষদিকে মলবুস খাসের মতো আরেক প্রকারের উঁচুমানের মসলিন তৈরি হত, যার নাম 'মলমল খাস'। এগুলো লম্বায় ১০ গজ, প্রস্থে ১ গজ, আর ওজন হত ৬-৭ তোলা। ছোট্ট একটা আংটির মধ্যে দিয়ে এ কাপড় নাড়াচাড়া করা যেত। এগুলো সাধারণত রপ্তানি করা হত।
এ মসলিনও মলবুস খাসের মতোই উঁচুমানের ছিল। বাংলার নবাব বা সুবাদারদের জন্য তৈরি হত এই মসলিন। সরকার-ই-আলা নামের জায়গা থেকে পাওয়া খাজনা দিয়ে এর দাম শোধ করা হত বলে এর এরকম নামকরণ। লম্বায় হত ১০ গজ, চওড়ায় ১ গজ আর ওজন হত প্রায় ১০ তোলা।
১৭৮৩ সালে মেরি এন্টোইনেতে তাঁর বিখ্যাত মসলিন পোশাক পরিহিতা অবস্থায় চিত্রকর্ম
'ঝুনা' শব্দটি, জেমস টেইলরের মতে, এসেছে হিন্দি ঝিনা থেকে, যার অর্থ হল সূক্ষ। ঝুনা মসলিনও সূক্ষ্ম সুতা দিয়ে তৈরি হ্ত, তবে সুতার পরিমাণ থাকত কম । তাই এ জাতীয় মসলিন হালকা জালের মতো হত দেখতে। একেক টুকরা ঝুনা মসলিন লম্বায় ২০ গজ, প্রস্থে ১ গজ হত। ওজন হত মাত্র ২০ তোলা। এই মসলিন বিদেশে রপ্তানি করা হত না, পাঠানো হতো মোঘল রাজ দরবারে। সেখানে দরবারের বা হারেমের মহিলারা গরমকালে এ মসলিনের তৈরি জামা গায়ে দিতেন। | তখনকার সবচেয়ে ভাল সিল্কের চাইতে মসলিন কত গুণ বেশি দামী ছিল? | {
"answer_start": [
326,
326
],
"text": [
"২৬",
"২৬"
]
} |
bn_wiki_0500_04 | মসলিন | মসলিন প্রস্তুত করা হত পূর্ব বাংলার সোনারগাঁও অঞ্চলে। কথিত আছে যে মসলিনে তৈরি করা পোশাকসমূহ এতই সূক্ষ্ম ছিল যে ৫০ মিটার দীর্ঘ মসলিনের কাপড়কে একটি দিয়াশলাই বাক্সে ভরে রাখা যেত। সেইসময়ে এক গজ ঢাকাই মসলিনের দাম ছিল ৫০ থেকে ৪০০ পাউণ্ড, যা আজকের মূল্যমানে ৭,০০০ থেকে ৫৬,০০০ পাউণ্ড। তখনকার সবচেয়ে ভাল সিল্কের চাইতেও এই মসলিন ছিল ২৬ গুণ বেশি দামী।
মসলিনের পার্থক্য করা হত সূক্ষ্মতা, বুননশৈলী আর নকশার পার্থক্যে। এরই প্রেক্ষিতে বিভিন্ন প্রকার মসলিনের আলাদা আলাদা নাম হয়ে যায়।
'মলবুস খাস' মানেই হলো খাস বস্ত্র বা আসল কাপড়। এ জাতীয় মসলিন সবচেয়ে সেরা আর এগুলো তৈরি হত সম্রাটদের জন্য। আঠারো শতকের শেষদিকে মলবুস খাসের মতো আরেক প্রকারের উঁচুমানের মসলিন তৈরি হত, যার নাম 'মলমল খাস'। এগুলো লম্বায় ১০ গজ, প্রস্থে ১ গজ, আর ওজন হত ৬-৭ তোলা। ছোট্ট একটা আংটির মধ্যে দিয়ে এ কাপড় নাড়াচাড়া করা যেত। এগুলো সাধারণত রপ্তানি করা হত।
এ মসলিনও মলবুস খাসের মতোই উঁচুমানের ছিল। বাংলার নবাব বা সুবাদারদের জন্য তৈরি হত এই মসলিন। সরকার-ই-আলা নামের জায়গা থেকে পাওয়া খাজনা দিয়ে এর দাম শোধ করা হত বলে এর এরকম নামকরণ। লম্বায় হত ১০ গজ, চওড়ায় ১ গজ আর ওজন হত প্রায় ১০ তোলা।
১৭৮৩ সালে মেরি এন্টোইনেতে তাঁর বিখ্যাত মসলিন পোশাক পরিহিতা অবস্থায় চিত্রকর্ম
'ঝুনা' শব্দটি, জেমস টেইলরের মতে, এসেছে হিন্দি ঝিনা থেকে, যার অর্থ হল সূক্ষ। ঝুনা মসলিনও সূক্ষ্ম সুতা দিয়ে তৈরি হ্ত, তবে সুতার পরিমাণ থাকত কম । তাই এ জাতীয় মসলিন হালকা জালের মতো হত দেখতে। একেক টুকরা ঝুনা মসলিন লম্বায় ২০ গজ, প্রস্থে ১ গজ হত। ওজন হত মাত্র ২০ তোলা। এই মসলিন বিদেশে রপ্তানি করা হত না, পাঠানো হতো মোঘল রাজ দরবারে। সেখানে দরবারের বা হারেমের মহিলারা গরমকালে এ মসলিনের তৈরি জামা গায়ে দিতেন। | কিসের উপর ভিত্তি করে মসলিনের পার্থক্য করা হত? | {
"answer_start": [
369,
369
],
"text": [
"সূক্ষ্মতা, বুননশৈলী আর নকশার",
"সূক্ষ্মতা, বুননশৈলী আর নকশার"
]
} |
bn_wiki_0500_05 | মসলিন | মসলিন প্রস্তুত করা হত পূর্ব বাংলার সোনারগাঁও অঞ্চলে। কথিত আছে যে মসলিনে তৈরি করা পোশাকসমূহ এতই সূক্ষ্ম ছিল যে ৫০ মিটার দীর্ঘ মসলিনের কাপড়কে একটি দিয়াশলাই বাক্সে ভরে রাখা যেত। সেইসময়ে এক গজ ঢাকাই মসলিনের দাম ছিল ৫০ থেকে ৪০০ পাউণ্ড, যা আজকের মূল্যমানে ৭,০০০ থেকে ৫৬,০০০ পাউণ্ড। তখনকার সবচেয়ে ভাল সিল্কের চাইতেও এই মসলিন ছিল ২৬ গুণ বেশি দামী।
মসলিনের পার্থক্য করা হত সূক্ষ্মতা, বুননশৈলী আর নকশার পার্থক্যে। এরই প্রেক্ষিতে বিভিন্ন প্রকার মসলিনের আলাদা আলাদা নাম হয়ে যায়।
'মলবুস খাস' মানেই হলো খাস বস্ত্র বা আসল কাপড়। এ জাতীয় মসলিন সবচেয়ে সেরা আর এগুলো তৈরি হত সম্রাটদের জন্য। আঠারো শতকের শেষদিকে মলবুস খাসের মতো আরেক প্রকারের উঁচুমানের মসলিন তৈরি হত, যার নাম 'মলমল খাস'। এগুলো লম্বায় ১০ গজ, প্রস্থে ১ গজ, আর ওজন হত ৬-৭ তোলা। ছোট্ট একটা আংটির মধ্যে দিয়ে এ কাপড় নাড়াচাড়া করা যেত। এগুলো সাধারণত রপ্তানি করা হত।
এ মসলিনও মলবুস খাসের মতোই উঁচুমানের ছিল। বাংলার নবাব বা সুবাদারদের জন্য তৈরি হত এই মসলিন। সরকার-ই-আলা নামের জায়গা থেকে পাওয়া খাজনা দিয়ে এর দাম শোধ করা হত বলে এর এরকম নামকরণ। লম্বায় হত ১০ গজ, চওড়ায় ১ গজ আর ওজন হত প্রায় ১০ তোলা।
১৭৮৩ সালে মেরি এন্টোইনেতে তাঁর বিখ্যাত মসলিন পোশাক পরিহিতা অবস্থায় চিত্রকর্ম
'ঝুনা' শব্দটি, জেমস টেইলরের মতে, এসেছে হিন্দি ঝিনা থেকে, যার অর্থ হল সূক্ষ। ঝুনা মসলিনও সূক্ষ্ম সুতা দিয়ে তৈরি হ্ত, তবে সুতার পরিমাণ থাকত কম । তাই এ জাতীয় মসলিন হালকা জালের মতো হত দেখতে। একেক টুকরা ঝুনা মসলিন লম্বায় ২০ গজ, প্রস্থে ১ গজ হত। ওজন হত মাত্র ২০ তোলা। এই মসলিন বিদেশে রপ্তানি করা হত না, পাঠানো হতো মোঘল রাজ দরবারে। সেখানে দরবারের বা হারেমের মহিলারা গরমকালে এ মসলিনের তৈরি জামা গায়ে দিতেন। | ১৭ শতকে সোনারগাঁ কোন ধরনের মসলিন এর জন্য বিখ্যাত ছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0188_01 | উচ্চ-গতির রেল | উচ্চ-গতির রেল সাধারণতঃ কমপক্ষে ঘণ্টায় ২৫০ কিলোমিটার বা ১৫৫ মাইল গতিতে চলে। অবশ্য পুরোনো রেললাইনে প্রতি ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার বা ১২০ মাইল গতিতে চললে এগুলোকেও উচ্চগতির রেল গণ্য করা হয়। পৃথিবীর কোনো কোনো অঞ্চলে এই গতি এখনও বেশ নিম্ন গতির হিসেবে বিবেচিত। প্রকৃতপক্ষে সর্বনিম্ন কোন্ গতিতে চললে উচ্চগতির রেল বলা হবে তার কোন বিশ্বজনীন মান নেই।
প্রথম উচ্চগতির রেল ১৯৬৪ সালে জাপানে চলাচল শুরু এবং এটি ব্যাপকভাবে বুলেট ট্রেন হিসাবে পরিচিত। এর গতিবেগ বর্তমানে ঘণ্টায় ৩২০ কিলোমিটার। অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, স্পেন, সুইডেন, তাইওয়ান, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং উজবেকিস্তান সহ বহু দেশ প্রধান শহরগুলির মধ্যে সংযোগ তৈরি করতে উচ্চ গতির রেল তৈরি করেছে। শুধুমাত্র ইউরোপে। উচ্চগতির রেল বা এইচএসআর আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করেছে। প্যারিস থেকে ব্রাসেলস হয়ে অ্যামসটারডেম অবধি থ্যালিস ট্রেণটি ঘণ্টায় ৩০০ কিলোমিটার গতিতে চলে। লন্ডন-প্যারিস বা প্যারিস-ব্রাসেলস ইউরোস্টার ট্রেণের গতি ঘণ্টায় ১৮৬ মাইল। | ১৫৫ মাইল মানে কত কিলোমিটার? | {
"answer_start": [
39,
39
],
"text": [
"২৫০",
"২৫০"
]
} |
bn_wiki_0188_02 | উচ্চ-গতির রেল | উচ্চ-গতির রেল সাধারণতঃ কমপক্ষে ঘণ্টায় ২৫০ কিলোমিটার বা ১৫৫ মাইল গতিতে চলে। অবশ্য পুরোনো রেললাইনে প্রতি ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার বা ১২০ মাইল গতিতে চললে এগুলোকেও উচ্চগতির রেল গণ্য করা হয়। পৃথিবীর কোনো কোনো অঞ্চলে এই গতি এখনও বেশ নিম্ন গতির হিসেবে বিবেচিত। প্রকৃতপক্ষে সর্বনিম্ন কোন্ গতিতে চললে উচ্চগতির রেল বলা হবে তার কোন বিশ্বজনীন মান নেই।
প্রথম উচ্চগতির রেল ১৯৬৪ সালে জাপানে চলাচল শুরু এবং এটি ব্যাপকভাবে বুলেট ট্রেন হিসাবে পরিচিত। এর গতিবেগ বর্তমানে ঘণ্টায় ৩২০ কিলোমিটার। অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, স্পেন, সুইডেন, তাইওয়ান, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং উজবেকিস্তান সহ বহু দেশ প্রধান শহরগুলির মধ্যে সংযোগ তৈরি করতে উচ্চ গতির রেল তৈরি করেছে। শুধুমাত্র ইউরোপে। উচ্চগতির রেল বা এইচএসআর আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করেছে। প্যারিস থেকে ব্রাসেলস হয়ে অ্যামসটারডেম অবধি থ্যালিস ট্রেণটি ঘণ্টায় ৩০০ কিলোমিটার গতিতে চলে। লন্ডন-প্যারিস বা প্যারিস-ব্রাসেলস ইউরোস্টার ট্রেণের গতি ঘণ্টায় ১৮৬ মাইল। | বুলেট ট্রেন কত সালে চলাচল শুরু হয়? | {
"answer_start": [
360,
360
],
"text": [
"১৯৬৪ ",
"১৯৬৪ "
]
} |
bn_wiki_0188_04 | উচ্চ-গতির রেল | উচ্চ-গতির রেল সাধারণতঃ কমপক্ষে ঘণ্টায় ২৫০ কিলোমিটার বা ১৫৫ মাইল গতিতে চলে। অবশ্য পুরোনো রেললাইনে প্রতি ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার বা ১২০ মাইল গতিতে চললে এগুলোকেও উচ্চগতির রেল গণ্য করা হয়। পৃথিবীর কোনো কোনো অঞ্চলে এই গতি এখনও বেশ নিম্ন গতির হিসেবে বিবেচিত। প্রকৃতপক্ষে সর্বনিম্ন কোন্ গতিতে চললে উচ্চগতির রেল বলা হবে তার কোন বিশ্বজনীন মান নেই।
প্রথম উচ্চগতির রেল ১৯৬৪ সালে জাপানে চলাচল শুরু এবং এটি ব্যাপকভাবে বুলেট ট্রেন হিসাবে পরিচিত। এর গতিবেগ বর্তমানে ঘণ্টায় ৩২০ কিলোমিটার। অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, স্পেন, সুইডেন, তাইওয়ান, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং উজবেকিস্তান সহ বহু দেশ প্রধান শহরগুলির মধ্যে সংযোগ তৈরি করতে উচ্চ গতির রেল তৈরি করেছে। শুধুমাত্র ইউরোপে। উচ্চগতির রেল বা এইচএসআর আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করেছে। প্যারিস থেকে ব্রাসেলস হয়ে অ্যামসটারডেম অবধি থ্যালিস ট্রেণটি ঘণ্টায় ৩০০ কিলোমিটার গতিতে চলে। লন্ডন-প্যারিস বা প্যারিস-ব্রাসেলস ইউরোস্টার ট্রেণের গতি ঘণ্টায় ১৮৬ মাইল। | থ্যালিস ট্রেণটি ঘণ্টায় কত বেগে চলে? | {
"answer_start": [
893,
893
],
"text": [
"৩০০ কিলোমিটার",
"৩০০ কিলোমিটার"
]
} |
bn_wiki_0188_05 | উচ্চ-গতির রেল | উচ্চ-গতির রেল সাধারণতঃ কমপক্ষে ঘণ্টায় ২৫০ কিলোমিটার বা ১৫৫ মাইল গতিতে চলে। অবশ্য পুরোনো রেললাইনে প্রতি ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার বা ১২০ মাইল গতিতে চললে এগুলোকেও উচ্চগতির রেল গণ্য করা হয়। পৃথিবীর কোনো কোনো অঞ্চলে এই গতি এখনও বেশ নিম্ন গতির হিসেবে বিবেচিত। প্রকৃতপক্ষে সর্বনিম্ন কোন্ গতিতে চললে উচ্চগতির রেল বলা হবে তার কোন বিশ্বজনীন মান নেই।
প্রথম উচ্চগতির রেল ১৯৬৪ সালে জাপানে চলাচল শুরু এবং এটি ব্যাপকভাবে বুলেট ট্রেন হিসাবে পরিচিত। এর গতিবেগ বর্তমানে ঘণ্টায় ৩২০ কিলোমিটার। অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, স্পেন, সুইডেন, তাইওয়ান, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং উজবেকিস্তান সহ বহু দেশ প্রধান শহরগুলির মধ্যে সংযোগ তৈরি করতে উচ্চ গতির রেল তৈরি করেছে। শুধুমাত্র ইউরোপে। উচ্চগতির রেল বা এইচএসআর আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করেছে। প্যারিস থেকে ব্রাসেলস হয়ে অ্যামসটারডেম অবধি থ্যালিস ট্রেণটি ঘণ্টায় ৩০০ কিলোমিটার গতিতে চলে। লন্ডন-প্যারিস বা প্যারিস-ব্রাসেলস ইউরোস্টার ট্রেণের গতি ঘণ্টায় ১৮৬ মাইল। | সর্বনিম্ন কোন গতিতে চললে উচ্চগতির রেল বলা হবে তার বিশ্বজনীন মান কত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1244_01 | সিঁদুর | সিঁদুর (বা সিন্দূর) একপ্রকার রঞ্জক পদার্থ যার রাসায়নিক নাম লেড অক্সাইড। এটি সাধারণত মেয়েদের সিঁথিতে একপ্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত অবধি প্রসারিত টীকা বা কপালে টিপের আকারে ব্যবহৃত হয়। হিন্দুধর্মে সিঁদুর বিবাহিতা নারীর প্রতীক। অবিবাহিত মেয়েরা সিঁথিতে সিঁদুর পরে না, কপালে সিঁদুরের টিপ পরে। বিধবাদের সিঁদুর ব্যবহার শাস্ত্রমতে নিষিদ্ধ। হিন্দুদের পূজানুষ্ঠানের সময়ও সিঁদুর ব্যবহৃত হয়। সিঁদুরের ইতিহাস অতি প্রাচীন বলে ধারণা করা হয়। হিন্দু ধর্মমতে এটি স্বামীর দীর্ঘজীবন বয়ে আনে বলে বিবাহিত হিন্দু নারীরা সিঁদুর ব্যবহার করেন। এর রঙ লাল, কারণ এটি শক্তি ও ভালোবাসার প্রতীক। হিন্দু বিবাহের সময়ে একজন নারীর প্রথম কপালে সিঁদুর দিয়ে চিহ্ন আঁকা হয়। হিন্দু মতে বিবাহের সর্বশেষ শাস্ত্রীয় রীতি হল বর (স্বামী) কর্তৃক কন্যার (নববধু) কপালে সিঁদুর লেপন। বাঙালি হিন্দু নারীরা স্বামীর মঙ্গল কামনায় পুরো বৈবাহিক জীবনে সিঁদুর পরে থাকেন। সিঁদুর খেলা পূজা সংশ্লিষ্ট একটি বাঙালি হিন্দু সংস্কার। পূজার প্রতিমাকে সিঁদুর দিয়ে বরণ করে নেয়ার পর এই খেলা শুরু হয়। ভুরিভোজনের মধ্য দিয়ে এই অনুষ্ঠানের সমাপ্তি। | সিঁদুরের রাসায়নিক নাম কী? | {
"answer_start": [
60,
60
],
"text": [
"লেড অক্সাইড",
"লেড অক্সাইড"
]
} |
bn_wiki_1244_04 | সিঁদুর | সিঁদুর (বা সিন্দূর) একপ্রকার রঞ্জক পদার্থ যার রাসায়নিক নাম লেড অক্সাইড। এটি সাধারণত মেয়েদের সিঁথিতে একপ্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত অবধি প্রসারিত টীকা বা কপালে টিপের আকারে ব্যবহৃত হয়। হিন্দুধর্মে সিঁদুর বিবাহিতা নারীর প্রতীক। অবিবাহিত মেয়েরা সিঁথিতে সিঁদুর পরে না, কপালে সিঁদুরের টিপ পরে। বিধবাদের সিঁদুর ব্যবহার শাস্ত্রমতে নিষিদ্ধ। হিন্দুদের পূজানুষ্ঠানের সময়ও সিঁদুর ব্যবহৃত হয়। সিঁদুরের ইতিহাস অতি প্রাচীন বলে ধারণা করা হয়। হিন্দু ধর্মমতে এটি স্বামীর দীর্ঘজীবন বয়ে আনে বলে বিবাহিত হিন্দু নারীরা সিঁদুর ব্যবহার করেন। এর রঙ লাল, কারণ এটি শক্তি ও ভালোবাসার প্রতীক। হিন্দু বিবাহের সময়ে একজন নারীর প্রথম কপালে সিঁদুর দিয়ে চিহ্ন আঁকা হয়। হিন্দু মতে বিবাহের সর্বশেষ শাস্ত্রীয় রীতি হল বর (স্বামী) কর্তৃক কন্যার (নববধু) কপালে সিঁদুর লেপন। বাঙালি হিন্দু নারীরা স্বামীর মঙ্গল কামনায় পুরো বৈবাহিক জীবনে সিঁদুর পরে থাকেন। সিঁদুর খেলা পূজা সংশ্লিষ্ট একটি বাঙালি হিন্দু সংস্কার। পূজার প্রতিমাকে সিঁদুর দিয়ে বরণ করে নেয়ার পর এই খেলা শুরু হয়। ভুরিভোজনের মধ্য দিয়ে এই অনুষ্ঠানের সমাপ্তি। | বিধবাদের কী ব্যবহার শাস্ত্রমতে নিষিদ্ধ? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"সিঁদুর",
"সিঁদুর"
]
} |
bn_wiki_1244_05 | সিঁদুর | সিঁদুর (বা সিন্দূর) একপ্রকার রঞ্জক পদার্থ যার রাসায়নিক নাম লেড অক্সাইড। এটি সাধারণত মেয়েদের সিঁথিতে একপ্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত অবধি প্রসারিত টীকা বা কপালে টিপের আকারে ব্যবহৃত হয়। হিন্দুধর্মে সিঁদুর বিবাহিতা নারীর প্রতীক। অবিবাহিত মেয়েরা সিঁথিতে সিঁদুর পরে না, কপালে সিঁদুরের টিপ পরে। বিধবাদের সিঁদুর ব্যবহার শাস্ত্রমতে নিষিদ্ধ। হিন্দুদের পূজানুষ্ঠানের সময়ও সিঁদুর ব্যবহৃত হয়। সিঁদুরের ইতিহাস অতি প্রাচীন বলে ধারণা করা হয়। হিন্দু ধর্মমতে এটি স্বামীর দীর্ঘজীবন বয়ে আনে বলে বিবাহিত হিন্দু নারীরা সিঁদুর ব্যবহার করেন। এর রঙ লাল, কারণ এটি শক্তি ও ভালোবাসার প্রতীক। হিন্দু বিবাহের সময়ে একজন নারীর প্রথম কপালে সিঁদুর দিয়ে চিহ্ন আঁকা হয়। হিন্দু মতে বিবাহের সর্বশেষ শাস্ত্রীয় রীতি হল বর (স্বামী) কর্তৃক কন্যার (নববধু) কপালে সিঁদুর লেপন। বাঙালি হিন্দু নারীরা স্বামীর মঙ্গল কামনায় পুরো বৈবাহিক জীবনে সিঁদুর পরে থাকেন। সিঁদুর খেলা পূজা সংশ্লিষ্ট একটি বাঙালি হিন্দু সংস্কার। পূজার প্রতিমাকে সিঁদুর দিয়ে বরণ করে নেয়ার পর এই খেলা শুরু হয়। ভুরিভোজনের মধ্য দিয়ে এই অনুষ্ঠানের সমাপ্তি। | হিন্দু নারীর সিঁদুর পরা নিয়ে কী ভিন্ন কথা বলে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2171_01 | কমিক স্ট্রিপ | কার্টুন স্ট্রিপ সংক্ষিপ্ত হাস্যরসাত্মক কোন গল্প বা বহুপর্ববিশিষ্ট কাহিনীর অংশবিশেষ হিসেবে একাধিক অঙ্কনের সংকলন, যাতে ক্যাপশন ও কথার বেলুন ব্যবহার করা হয়। প্রথাগতভাবে ২০শ শতকের পুরোটা জুড়ে ও ২১শ শতকেও এগুলি বিভিন্ন সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়ে এসেছে। দৈনিক সংবাদপত্রে এগুলি সাধারণত সাদা-কালোতে অনুভূমিক ফিতার আকারে প্রকাশিত হয়। ইন্টারনেটের আবির্ভাবের পর থেকে এগুলি ওয়েব কমিক্স হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
২০শ শতকের প্রায় পুরোটা সময় ধরে প্রতিদিন কেবল মার্কিন সংবাদপত্রগুলিতেই ২০০টির মত বিভিন্ন কমিক স্ট্রিপ প্রকাশিত হত। সব মিলিয়ে অন্ততপক্ষে এরকম প্রায় ৭৩লক্ষ পর্ব প্রকাশিত হয়। | কার্টুন স্ট্রিপ কী? | {
"answer_start": [
16,
16
],
"text": [
"সংক্ষিপ্ত হাস্যরসাত্মক কোন গল্প বা বহুপর্ববিশিষ্ট কাহিনীর অংশবিশেষ হিসেবে একাধিক অঙ্কনের সংকলন, যাতে ক্যাপশন ও কথার বেলুন ব্যবহার করা হয়",
"সংক্ষিপ্ত হাস্যরসাত্মক কোন গল্প বা বহুপর্ববিশিষ্ট কাহিনীর অংশবিশেষ হিসেবে একাধিক অঙ্কনের সংকলন, যাতে ক্যাপশন ও কথার বেলুন ব্যবহার করা হয়"
]
} |
bn_wiki_2171_02 | কমিক স্ট্রিপ | কার্টুন স্ট্রিপ সংক্ষিপ্ত হাস্যরসাত্মক কোন গল্প বা বহুপর্ববিশিষ্ট কাহিনীর অংশবিশেষ হিসেবে একাধিক অঙ্কনের সংকলন, যাতে ক্যাপশন ও কথার বেলুন ব্যবহার করা হয়। প্রথাগতভাবে ২০শ শতকের পুরোটা জুড়ে ও ২১শ শতকেও এগুলি বিভিন্ন সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়ে এসেছে। দৈনিক সংবাদপত্রে এগুলি সাধারণত সাদা-কালোতে অনুভূমিক ফিতার আকারে প্রকাশিত হয়। ইন্টারনেটের আবির্ভাবের পর থেকে এগুলি ওয়েব কমিক্স হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
২০শ শতকের প্রায় পুরোটা সময় ধরে প্রতিদিন কেবল মার্কিন সংবাদপত্রগুলিতেই ২০০টির মত বিভিন্ন কমিক স্ট্রিপ প্রকাশিত হত। সব মিলিয়ে অন্ততপক্ষে এরকম প্রায় ৭৩লক্ষ পর্ব প্রকাশিত হয়। | কার্টুন স্ট্রিপ কোথায় প্রকাশিত হয়? | {
"answer_start": [
208,
208
],
"text": [
"বিভিন্ন সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিনে",
"বিভিন্ন সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিনে "
]
} |
bn_wiki_2171_04 | কমিক স্ট্রিপ | কার্টুন স্ট্রিপ সংক্ষিপ্ত হাস্যরসাত্মক কোন গল্প বা বহুপর্ববিশিষ্ট কাহিনীর অংশবিশেষ হিসেবে একাধিক অঙ্কনের সংকলন, যাতে ক্যাপশন ও কথার বেলুন ব্যবহার করা হয়। প্রথাগতভাবে ২০শ শতকের পুরোটা জুড়ে ও ২১শ শতকেও এগুলি বিভিন্ন সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়ে এসেছে। দৈনিক সংবাদপত্রে এগুলি সাধারণত সাদা-কালোতে অনুভূমিক ফিতার আকারে প্রকাশিত হয়। ইন্টারনেটের আবির্ভাবের পর থেকে এগুলি ওয়েব কমিক্স হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
২০শ শতকের প্রায় পুরোটা সময় ধরে প্রতিদিন কেবল মার্কিন সংবাদপত্রগুলিতেই ২০০টির মত বিভিন্ন কমিক স্ট্রিপ প্রকাশিত হত। সব মিলিয়ে অন্ততপক্ষে এরকম প্রায় ৭৩লক্ষ পর্ব প্রকাশিত হয়। | ইন্টারনেটের আবির্ভাবের পর এগুলি কী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে? | {
"answer_start": [
375,
375
],
"text": [
"ওয়েব কমিক্স",
"ওয়েব কমিক্স"
]
} |
bn_wiki_2171_05 | কমিক স্ট্রিপ | কার্টুন স্ট্রিপ সংক্ষিপ্ত হাস্যরসাত্মক কোন গল্প বা বহুপর্ববিশিষ্ট কাহিনীর অংশবিশেষ হিসেবে একাধিক অঙ্কনের সংকলন, যাতে ক্যাপশন ও কথার বেলুন ব্যবহার করা হয়। প্রথাগতভাবে ২০শ শতকের পুরোটা জুড়ে ও ২১শ শতকেও এগুলি বিভিন্ন সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়ে এসেছে। দৈনিক সংবাদপত্রে এগুলি সাধারণত সাদা-কালোতে অনুভূমিক ফিতার আকারে প্রকাশিত হয়। ইন্টারনেটের আবির্ভাবের পর থেকে এগুলি ওয়েব কমিক্স হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
২০শ শতকের প্রায় পুরোটা সময় ধরে প্রতিদিন কেবল মার্কিন সংবাদপত্রগুলিতেই ২০০টির মত বিভিন্ন কমিক স্ট্রিপ প্রকাশিত হত। সব মিলিয়ে অন্ততপক্ষে এরকম প্রায় ৭৩লক্ষ পর্ব প্রকাশিত হয়। | কার্টুন স্ট্রিপ প্রথম কবে প্রকাশিত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2608_02 | স্টেম ক্ষেত্রে নারী | অনেক গবেষক ও নীতিনির্ধারক লক্ষ করেছেন যে, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত (স্টেম ক্ষেত্রে) ক্ষেত্রের চাকুরিবাজার পুরুষের আধিপত্যতা চোখে পড়ার মতো। ঐতিহাসিকভাবে নারীদের অংশগ্রহণ আলোকিত যুগ থেকেই এইসব ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে কম। উল্লেখ্য যে, চিকিৎসা ক্ষেত্রের মতোই, স্টেম কর্মক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষা এবং কারিগরী দক্ষতার দরকার হয়।
১৯৭০ সালের নারীবাদের দ্বিতীয় তরঙ্গ থেকে নারী ও পুরুষের শিক্ষার সুযোগ বিশেষ করে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে প্রায় সমান হয়ে এসেছে। কিছু কিছু দেশে যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নারীদের স্নাতক অর্জনের হার প্রায় ৩৩ শতাংশ বেশি। যদিও তা নির্ভর করে কোন বিষয়ের উপর শিক্ষা নেয়া হচ্ছে।
গবেষকেরা স্টেম ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ ব্যবধানের একাধিক কারণ খুঁজে বেড়াচ্ছেন। যারা নারী-পুরুষ ব্যবধানের কারণ বৈষম্য মনে করেন তারা এই ক্ষেত্রেও নারী -পুরুষ বৈষম্যর দিকের জোর দেন। যা মূলতঃ বিশ্বজুড়ে চাকুরিবাজারে তৈরি আগ্রহ সহ একাধিক সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গির দিকে ইঙ্গিত দেয়। আবার কারো কারো দৃষ্টিতে এই বৈচিত্র্যতা মানবকল্যাণের নিমিত্ত এবং ইতিহাস ও বর্তমানের কারণ কিংবা সীমাবদ্ধতার উর্দ্ধে উঠে আরো বেশি বৈচিত্র্যতা প্রয়োজন মনে করেন।
নারী শিক্ষার্থীদের গণিত ও বিজ্ঞানের মত বিষয়ে সফলতার হার একাধিক প্রভাবে প্রভাবান্বিত বলে গবেষণায় দেখা গেছে। পরিবারের উৎসাহ, গণিত ও বিজ্ঞান শিক্ষকের সাথে সম্পর্ক, শিক্ষানীতি, বাস্তবমুখি হাতে-কলমে শিক্ষাদান, মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও গণিতে অর্জন ইত্যাদি এক্ষেত্রে অন্যতম। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণায়, গণিত ও বিজ্ঞানে ছেলে ও মেয়ে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের উপরে করা গবেষণার ফলাফল বেশ মিশ্র। দেশজুড়ে চালানো একাধিক সমীক্ষায়, এক গবেষক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শুরুর দিকে মেয়ে ও ছেলে শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানের প্রতি খুব কম হারে ভিন্ন আচরণ দেখায় বলে লক্ষ করেন। গণিত ও বিজ্ঞানে ক্যারিয়ার গড়ার আগ্রহ শিক্ষার্থীদের মাঝে গড়ে মূলতঃ শিক্ষার্থীরা কোন কোর্স মাধ্যমকে নিচ্ছে এবং সেগুলোর উপর কিরকম চেষ্টা চালাচ্ছে তার উপর।
১৯৯৬ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, মেয়ে শিক্ষার্থীরা মাধ্যমিক পর্যায়ে এসে তাদে আত্মবিশ্বাস হারাতে শুরু করে কেননা তারা বিশ্বাস করতে শুরু করে পুরুষেরা নারী অপেক্ষা প্রযুক্তির দিকে দিয়ে অধিক বুদ্ধিমান। প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে ক্যারিয়ার গঠনে পুরুষেরা এগিয়ে থাকায় মেয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে এই ভুল ধারণা আরো বেশি পাকাপোক্ত হয়েছে। নারীবাদী গবেষকেরা ব্যাখ্যা করেন, সাংস্কৃতিকগতভাবে ছেলেরা শ্রেনীকক্ষের বাইরেও হাতের কাজ করাতে বেশি উৎসাহ পায়, যা তাদের এইসব ক্ষেত্রে দক্ষ হতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, উপযুক্ত শিক্ষা পেলে মেয়েরাও একই রকম দক্ষতা অর্জন করতে পারে। | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নারীদের স্নাতক অর্জনের হার কত শতাংশ বেশি ? | {
"answer_start": [
528,
528
],
"text": [
"৩৩",
"৩৩"
]
} |
bn_wiki_2608_04 | স্টেম ক্ষেত্রে নারী | অনেক গবেষক ও নীতিনির্ধারক লক্ষ করেছেন যে, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত (স্টেম ক্ষেত্রে) ক্ষেত্রের চাকুরিবাজার পুরুষের আধিপত্যতা চোখে পড়ার মতো। ঐতিহাসিকভাবে নারীদের অংশগ্রহণ আলোকিত যুগ থেকেই এইসব ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে কম। উল্লেখ্য যে, চিকিৎসা ক্ষেত্রের মতোই, স্টেম কর্মক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষা এবং কারিগরী দক্ষতার দরকার হয়।
১৯৭০ সালের নারীবাদের দ্বিতীয় তরঙ্গ থেকে নারী ও পুরুষের শিক্ষার সুযোগ বিশেষ করে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে প্রায় সমান হয়ে এসেছে। কিছু কিছু দেশে যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নারীদের স্নাতক অর্জনের হার প্রায় ৩৩ শতাংশ বেশি। যদিও তা নির্ভর করে কোন বিষয়ের উপর শিক্ষা নেয়া হচ্ছে।
গবেষকেরা স্টেম ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ ব্যবধানের একাধিক কারণ খুঁজে বেড়াচ্ছেন। যারা নারী-পুরুষ ব্যবধানের কারণ বৈষম্য মনে করেন তারা এই ক্ষেত্রেও নারী -পুরুষ বৈষম্যর দিকের জোর দেন। যা মূলতঃ বিশ্বজুড়ে চাকুরিবাজারে তৈরি আগ্রহ সহ একাধিক সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গির দিকে ইঙ্গিত দেয়। আবার কারো কারো দৃষ্টিতে এই বৈচিত্র্যতা মানবকল্যাণের নিমিত্ত এবং ইতিহাস ও বর্তমানের কারণ কিংবা সীমাবদ্ধতার উর্দ্ধে উঠে আরো বেশি বৈচিত্র্যতা প্রয়োজন মনে করেন।
নারী শিক্ষার্থীদের গণিত ও বিজ্ঞানের মত বিষয়ে সফলতার হার একাধিক প্রভাবে প্রভাবান্বিত বলে গবেষণায় দেখা গেছে। পরিবারের উৎসাহ, গণিত ও বিজ্ঞান শিক্ষকের সাথে সম্পর্ক, শিক্ষানীতি, বাস্তবমুখি হাতে-কলমে শিক্ষাদান, মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও গণিতে অর্জন ইত্যাদি এক্ষেত্রে অন্যতম। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণায়, গণিত ও বিজ্ঞানে ছেলে ও মেয়ে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের উপরে করা গবেষণার ফলাফল বেশ মিশ্র। দেশজুড়ে চালানো একাধিক সমীক্ষায়, এক গবেষক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শুরুর দিকে মেয়ে ও ছেলে শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানের প্রতি খুব কম হারে ভিন্ন আচরণ দেখায় বলে লক্ষ করেন। গণিত ও বিজ্ঞানে ক্যারিয়ার গড়ার আগ্রহ শিক্ষার্থীদের মাঝে গড়ে মূলতঃ শিক্ষার্থীরা কোন কোর্স মাধ্যমকে নিচ্ছে এবং সেগুলোর উপর কিরকম চেষ্টা চালাচ্ছে তার উপর।
১৯৯৬ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, মেয়ে শিক্ষার্থীরা মাধ্যমিক পর্যায়ে এসে তাদে আত্মবিশ্বাস হারাতে শুরু করে কেননা তারা বিশ্বাস করতে শুরু করে পুরুষেরা নারী অপেক্ষা প্রযুক্তির দিকে দিয়ে অধিক বুদ্ধিমান। প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে ক্যারিয়ার গঠনে পুরুষেরা এগিয়ে থাকায় মেয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে এই ভুল ধারণা আরো বেশি পাকাপোক্ত হয়েছে। নারীবাদী গবেষকেরা ব্যাখ্যা করেন, সাংস্কৃতিকগতভাবে ছেলেরা শ্রেনীকক্ষের বাইরেও হাতের কাজ করাতে বেশি উৎসাহ পায়, যা তাদের এইসব ক্ষেত্রে দক্ষ হতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, উপযুক্ত শিক্ষা পেলে মেয়েরাও একই রকম দক্ষতা অর্জন করতে পারে। | কোন দেশের বিশাল সংখ্যক নারীরা স্টেম ক্ষেত্র থেকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েও এর চাকুরিক্ষেত্রে প্রবেশ করেনি ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2608_05 | স্টেম ক্ষেত্রে নারী | অনেক গবেষক ও নীতিনির্ধারক লক্ষ করেছেন যে, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত (স্টেম ক্ষেত্রে) ক্ষেত্রের চাকুরিবাজার পুরুষের আধিপত্যতা চোখে পড়ার মতো। ঐতিহাসিকভাবে নারীদের অংশগ্রহণ আলোকিত যুগ থেকেই এইসব ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে কম। উল্লেখ্য যে, চিকিৎসা ক্ষেত্রের মতোই, স্টেম কর্মক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষা এবং কারিগরী দক্ষতার দরকার হয়।
১৯৭০ সালের নারীবাদের দ্বিতীয় তরঙ্গ থেকে নারী ও পুরুষের শিক্ষার সুযোগ বিশেষ করে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে প্রায় সমান হয়ে এসেছে। কিছু কিছু দেশে যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নারীদের স্নাতক অর্জনের হার প্রায় ৩৩ শতাংশ বেশি। যদিও তা নির্ভর করে কোন বিষয়ের উপর শিক্ষা নেয়া হচ্ছে।
গবেষকেরা স্টেম ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ ব্যবধানের একাধিক কারণ খুঁজে বেড়াচ্ছেন। যারা নারী-পুরুষ ব্যবধানের কারণ বৈষম্য মনে করেন তারা এই ক্ষেত্রেও নারী -পুরুষ বৈষম্যর দিকের জোর দেন। যা মূলতঃ বিশ্বজুড়ে চাকুরিবাজারে তৈরি আগ্রহ সহ একাধিক সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গির দিকে ইঙ্গিত দেয়। আবার কারো কারো দৃষ্টিতে এই বৈচিত্র্যতা মানবকল্যাণের নিমিত্ত এবং ইতিহাস ও বর্তমানের কারণ কিংবা সীমাবদ্ধতার উর্দ্ধে উঠে আরো বেশি বৈচিত্র্যতা প্রয়োজন মনে করেন।
নারী শিক্ষার্থীদের গণিত ও বিজ্ঞানের মত বিষয়ে সফলতার হার একাধিক প্রভাবে প্রভাবান্বিত বলে গবেষণায় দেখা গেছে। পরিবারের উৎসাহ, গণিত ও বিজ্ঞান শিক্ষকের সাথে সম্পর্ক, শিক্ষানীতি, বাস্তবমুখি হাতে-কলমে শিক্ষাদান, মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও গণিতে অর্জন ইত্যাদি এক্ষেত্রে অন্যতম। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণায়, গণিত ও বিজ্ঞানে ছেলে ও মেয়ে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের উপরে করা গবেষণার ফলাফল বেশ মিশ্র। দেশজুড়ে চালানো একাধিক সমীক্ষায়, এক গবেষক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শুরুর দিকে মেয়ে ও ছেলে শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানের প্রতি খুব কম হারে ভিন্ন আচরণ দেখায় বলে লক্ষ করেন। গণিত ও বিজ্ঞানে ক্যারিয়ার গড়ার আগ্রহ শিক্ষার্থীদের মাঝে গড়ে মূলতঃ শিক্ষার্থীরা কোন কোর্স মাধ্যমকে নিচ্ছে এবং সেগুলোর উপর কিরকম চেষ্টা চালাচ্ছে তার উপর।
১৯৯৬ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, মেয়ে শিক্ষার্থীরা মাধ্যমিক পর্যায়ে এসে তাদে আত্মবিশ্বাস হারাতে শুরু করে কেননা তারা বিশ্বাস করতে শুরু করে পুরুষেরা নারী অপেক্ষা প্রযুক্তির দিকে দিয়ে অধিক বুদ্ধিমান। প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে ক্যারিয়ার গঠনে পুরুষেরা এগিয়ে থাকায় মেয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে এই ভুল ধারণা আরো বেশি পাকাপোক্ত হয়েছে। নারীবাদী গবেষকেরা ব্যাখ্যা করেন, সাংস্কৃতিকগতভাবে ছেলেরা শ্রেনীকক্ষের বাইরেও হাতের কাজ করাতে বেশি উৎসাহ পায়, যা তাদের এইসব ক্ষেত্রে দক্ষ হতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, উপযুক্ত শিক্ষা পেলে মেয়েরাও একই রকম দক্ষতা অর্জন করতে পারে। | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্টেম ক্ষেত্রে কত শতাংশ পিএইচডি ধারী নারী রয়েছে ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2442_01 | মুঘল চিত্রশিল্প | মুঘল চিত্রশিল্প দক্ষিণ এশিয়ার এক ধরনের চিত্রকর্ম, যা মূলত ক্ষুদ্র চিত্রশিল্প এবং যাকে বই হিসাবে অথবা ব্যক্তিগত অ্যালবাম হিসাবে উল্লেখ করা যেতে পারে৷ চিত্রশিল্পটিতে পারস্যের চিত্রশিল্পের প্রভাব রয়েছে এবং বৃহত্তর অর্থে এ উভয় চিত্রশিল্পই (চীনা চিত্রশিল্প) দ্বারা প্রভাবিত৷ এর সাথে যোগ হয়েছে হিন্দু, জৈন ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের চিত্রশিল্পের মিশ্রণ৷ তবে এ চিত্রশিল্পটি ১৬ শতক হতে ১৮ শতকে ভারত শাসনকারী মুঘলদের শাসন আমলে চর্চাকৃত চিত্রশিল্পকেই বুঝায়৷ মুঘল চিত্রশিল্প হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে বিস্তৃতি লাভ করে৷ শিখ সম্প্রদায়ের মধ্যেও এ চিত্রশিল্পের চর্চা লক্ষ্য করা যায়৷
মুঘল চিত্রশিল্প পারস্য এবং ভারতের চিত্রশিল্পের এক ধরনের মিশ্রণ৷ পূর্ব হতেই দিল্লির তুর্কী-আফগান সুলতানাত এর মুসলিমদের মধ্যে ক্ষুদ্র চিত্রশিল্পের চর্চা ছিলো, যা মুঘল সম্প্রদায়ের মাধ্যমে অধিগৃহিত হয়৷ মুঘলদের মতোই মধ্য এশিয়ার অন্যান্য বিজয়ী শাসকগোষ্ঠী বিভিন্ন সময়ে বাইরের সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন৷ যদিও প্রথমদিককার মুঘল শিল্পকর্মগুলোর মধ্যে প্রথমটি পাওয়া গেছে ভারতের মানডু শহরে৷ এর পূর্বের চিত্রশিল্পগুলোর মধ্যে প্রায় সবগুলোই হারিয়ে গেছে৷ অবশ্য মুঘলদের দ্বারা ভারত অধিকৃত হওয়ার পর পারস্যের চিত্রশিল্পের ধারার কিছু পরিবর্তন করা হয়৷ যেমন পারস্যের চিত্রশিল্পগুলোতে প্রাণী এবং বৃক্ষের ছবিগুলো যেভাবে দূর অবস্থানে ফুটিয়ে তোলা হত, মুঘল চিত্রশিল্পে এক্ষেত্রে প্রাণী ও গাছপালার ছবিগুলো আরও স্পষ্ট ও বাস্তবসম্মতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে৷
মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট বাবরের সময়কার কোনও চিত্রকর্ম অবশ্য পরবর্তীতে পাওয়া সম্ভব হয়নি৷ তার লেখা বাবরনামা হতেও এ সম্পর্কে জানা যায় না৷ সম্রাট আকবরের সময়ে অবশ্য বেশ কিছু চিত্রকর্ম প্রস্তুত করা হয়৷ কিছু কিছু শিল্পকর্মের উপর তার সীলও পাওয়া যায়৷ মুঘলরা যেহেতু সুদূর তিমুর হতে ভারতে এসেছিলো, তাই তাদের উপর স্পষ্টতই পারস্যের সংস্কৃতির প্রভাব পরিলক্ষিত হয়৷ আর এ কারণেই এ সকল বিজেতারা পারসিক সাহিত্য এবং শিল্পের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন৷
মুঘল শাসন আমলে রাজ্যের শিল্পশালাগুলোতে চিত্রকর্ম তৈরি করা হত৷ ভালো ভালো আর্টিস্ট বা চিত্রশিল্পীদের রাজ দরবারে সমাদর করা হত৷ অনেকসময় একটি চিত্রকর্মের জন্য অনেক শিল্পীরা একত্রিতভাবে কাজ করতেন৷
| মুঘল চিত্রশিল্প কী? | {
"answer_start": [
16,
16
],
"text": [
"দক্ষিণ এশিয়ার এক ধরনের চিত্রকর্ম, যা মূলত ক্ষুদ্র চিত্রশিল্প এবং যাকে বই হিসাবে অথবা ব্যক্তিগত অ্যালবাম হিসাবে উল্লেখ করা যেতে পারে",
"দক্ষিণ এশিয়ার এক ধরনের চিত্রকর্ম, যা মূলত ক্ষুদ্র চিত্রশিল্প এবং যাকে বই হিসাবে অথবা ব্যক্তিগত অ্যালবাম হিসাবে উল্লেখ করা যেতে পারে"
]
} |
bn_wiki_2442_02 | মুঘল চিত্রশিল্প | মুঘল চিত্রশিল্প দক্ষিণ এশিয়ার এক ধরনের চিত্রকর্ম, যা মূলত ক্ষুদ্র চিত্রশিল্প এবং যাকে বই হিসাবে অথবা ব্যক্তিগত অ্যালবাম হিসাবে উল্লেখ করা যেতে পারে৷ চিত্রশিল্পটিতে পারস্যের চিত্রশিল্পের প্রভাব রয়েছে এবং বৃহত্তর অর্থে এ উভয় চিত্রশিল্পই (চীনা চিত্রশিল্প) দ্বারা প্রভাবিত৷ এর সাথে যোগ হয়েছে হিন্দু, জৈন ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের চিত্রশিল্পের মিশ্রণ৷ তবে এ চিত্রশিল্পটি ১৬ শতক হতে ১৮ শতকে ভারত শাসনকারী মুঘলদের শাসন আমলে চর্চাকৃত চিত্রশিল্পকেই বুঝায়৷ মুঘল চিত্রশিল্প হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে বিস্তৃতি লাভ করে৷ শিখ সম্প্রদায়ের মধ্যেও এ চিত্রশিল্পের চর্চা লক্ষ্য করা যায়৷
মুঘল চিত্রশিল্প পারস্য এবং ভারতের চিত্রশিল্পের এক ধরনের মিশ্রণ৷ পূর্ব হতেই দিল্লির তুর্কী-আফগান সুলতানাত এর মুসলিমদের মধ্যে ক্ষুদ্র চিত্রশিল্পের চর্চা ছিলো, যা মুঘল সম্প্রদায়ের মাধ্যমে অধিগৃহিত হয়৷ মুঘলদের মতোই মধ্য এশিয়ার অন্যান্য বিজয়ী শাসকগোষ্ঠী বিভিন্ন সময়ে বাইরের সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন৷ যদিও প্রথমদিককার মুঘল শিল্পকর্মগুলোর মধ্যে প্রথমটি পাওয়া গেছে ভারতের মানডু শহরে৷ এর পূর্বের চিত্রশিল্পগুলোর মধ্যে প্রায় সবগুলোই হারিয়ে গেছে৷ অবশ্য মুঘলদের দ্বারা ভারত অধিকৃত হওয়ার পর পারস্যের চিত্রশিল্পের ধারার কিছু পরিবর্তন করা হয়৷ যেমন পারস্যের চিত্রশিল্পগুলোতে প্রাণী এবং বৃক্ষের ছবিগুলো যেভাবে দূর অবস্থানে ফুটিয়ে তোলা হত, মুঘল চিত্রশিল্পে এক্ষেত্রে প্রাণী ও গাছপালার ছবিগুলো আরও স্পষ্ট ও বাস্তবসম্মতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে৷
মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট বাবরের সময়কার কোনও চিত্রকর্ম অবশ্য পরবর্তীতে পাওয়া সম্ভব হয়নি৷ তার লেখা বাবরনামা হতেও এ সম্পর্কে জানা যায় না৷ সম্রাট আকবরের সময়ে অবশ্য বেশ কিছু চিত্রকর্ম প্রস্তুত করা হয়৷ কিছু কিছু শিল্পকর্মের উপর তার সীলও পাওয়া যায়৷ মুঘলরা যেহেতু সুদূর তিমুর হতে ভারতে এসেছিলো, তাই তাদের উপর স্পষ্টতই পারস্যের সংস্কৃতির প্রভাব পরিলক্ষিত হয়৷ আর এ কারণেই এ সকল বিজেতারা পারসিক সাহিত্য এবং শিল্পের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন৷
মুঘল শাসন আমলে রাজ্যের শিল্পশালাগুলোতে চিত্রকর্ম তৈরি করা হত৷ ভালো ভালো আর্টিস্ট বা চিত্রশিল্পীদের রাজ দরবারে সমাদর করা হত৷ অনেকসময় একটি চিত্রকর্মের জন্য অনেক শিল্পীরা একত্রিতভাবে কাজ করতেন৷
| মুঘল চিত্রশিল্প কোন এলাকার চিত্রকর্ম? | {
"answer_start": [
16
],
"text": [
"দক্ষিণ এশিয়ার"
]
} |
bn_wiki_2442_03 | মুঘল চিত্রশিল্প | মুঘল চিত্রশিল্প দক্ষিণ এশিয়ার এক ধরনের চিত্রকর্ম, যা মূলত ক্ষুদ্র চিত্রশিল্প এবং যাকে বই হিসাবে অথবা ব্যক্তিগত অ্যালবাম হিসাবে উল্লেখ করা যেতে পারে৷ চিত্রশিল্পটিতে পারস্যের চিত্রশিল্পের প্রভাব রয়েছে এবং বৃহত্তর অর্থে এ উভয় চিত্রশিল্পই (চীনা চিত্রশিল্প) দ্বারা প্রভাবিত৷ এর সাথে যোগ হয়েছে হিন্দু, জৈন ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের চিত্রশিল্পের মিশ্রণ৷ তবে এ চিত্রশিল্পটি ১৬ শতক হতে ১৮ শতকে ভারত শাসনকারী মুঘলদের শাসন আমলে চর্চাকৃত চিত্রশিল্পকেই বুঝায়৷ মুঘল চিত্রশিল্প হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে বিস্তৃতি লাভ করে৷ শিখ সম্প্রদায়ের মধ্যেও এ চিত্রশিল্পের চর্চা লক্ষ্য করা যায়৷
মুঘল চিত্রশিল্প পারস্য এবং ভারতের চিত্রশিল্পের এক ধরনের মিশ্রণ৷ পূর্ব হতেই দিল্লির তুর্কী-আফগান সুলতানাত এর মুসলিমদের মধ্যে ক্ষুদ্র চিত্রশিল্পের চর্চা ছিলো, যা মুঘল সম্প্রদায়ের মাধ্যমে অধিগৃহিত হয়৷ মুঘলদের মতোই মধ্য এশিয়ার অন্যান্য বিজয়ী শাসকগোষ্ঠী বিভিন্ন সময়ে বাইরের সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন৷ যদিও প্রথমদিককার মুঘল শিল্পকর্মগুলোর মধ্যে প্রথমটি পাওয়া গেছে ভারতের মানডু শহরে৷ এর পূর্বের চিত্রশিল্পগুলোর মধ্যে প্রায় সবগুলোই হারিয়ে গেছে৷ অবশ্য মুঘলদের দ্বারা ভারত অধিকৃত হওয়ার পর পারস্যের চিত্রশিল্পের ধারার কিছু পরিবর্তন করা হয়৷ যেমন পারস্যের চিত্রশিল্পগুলোতে প্রাণী এবং বৃক্ষের ছবিগুলো যেভাবে দূর অবস্থানে ফুটিয়ে তোলা হত, মুঘল চিত্রশিল্পে এক্ষেত্রে প্রাণী ও গাছপালার ছবিগুলো আরও স্পষ্ট ও বাস্তবসম্মতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে৷
মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট বাবরের সময়কার কোনও চিত্রকর্ম অবশ্য পরবর্তীতে পাওয়া সম্ভব হয়নি৷ তার লেখা বাবরনামা হতেও এ সম্পর্কে জানা যায় না৷ সম্রাট আকবরের সময়ে অবশ্য বেশ কিছু চিত্রকর্ম প্রস্তুত করা হয়৷ কিছু কিছু শিল্পকর্মের উপর তার সীলও পাওয়া যায়৷ মুঘলরা যেহেতু সুদূর তিমুর হতে ভারতে এসেছিলো, তাই তাদের উপর স্পষ্টতই পারস্যের সংস্কৃতির প্রভাব পরিলক্ষিত হয়৷ আর এ কারণেই এ সকল বিজেতারা পারসিক সাহিত্য এবং শিল্পের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন৷
মুঘল শাসন আমলে রাজ্যের শিল্পশালাগুলোতে চিত্রকর্ম তৈরি করা হত৷ ভালো ভালো আর্টিস্ট বা চিত্রশিল্পীদের রাজ দরবারে সমাদর করা হত৷ অনেকসময় একটি চিত্রকর্মের জন্য অনেক শিল্পীরা একত্রিতভাবে কাজ করতেন৷
| কোন কোন সম্প্রদায়ের মধ্যে মুঘল চিত্রশিল্প লক্ষ্য করা যায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2442_04 | মুঘল চিত্রশিল্প | মুঘল চিত্রশিল্প দক্ষিণ এশিয়ার এক ধরনের চিত্রকর্ম, যা মূলত ক্ষুদ্র চিত্রশিল্প এবং যাকে বই হিসাবে অথবা ব্যক্তিগত অ্যালবাম হিসাবে উল্লেখ করা যেতে পারে৷ চিত্রশিল্পটিতে পারস্যের চিত্রশিল্পের প্রভাব রয়েছে এবং বৃহত্তর অর্থে এ উভয় চিত্রশিল্পই (চীনা চিত্রশিল্প) দ্বারা প্রভাবিত৷ এর সাথে যোগ হয়েছে হিন্দু, জৈন ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের চিত্রশিল্পের মিশ্রণ৷ তবে এ চিত্রশিল্পটি ১৬ শতক হতে ১৮ শতকে ভারত শাসনকারী মুঘলদের শাসন আমলে চর্চাকৃত চিত্রশিল্পকেই বুঝায়৷ মুঘল চিত্রশিল্প হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে বিস্তৃতি লাভ করে৷ শিখ সম্প্রদায়ের মধ্যেও এ চিত্রশিল্পের চর্চা লক্ষ্য করা যায়৷
মুঘল চিত্রশিল্প পারস্য এবং ভারতের চিত্রশিল্পের এক ধরনের মিশ্রণ৷ পূর্ব হতেই দিল্লির তুর্কী-আফগান সুলতানাত এর মুসলিমদের মধ্যে ক্ষুদ্র চিত্রশিল্পের চর্চা ছিলো, যা মুঘল সম্প্রদায়ের মাধ্যমে অধিগৃহিত হয়৷ মুঘলদের মতোই মধ্য এশিয়ার অন্যান্য বিজয়ী শাসকগোষ্ঠী বিভিন্ন সময়ে বাইরের সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন৷ যদিও প্রথমদিককার মুঘল শিল্পকর্মগুলোর মধ্যে প্রথমটি পাওয়া গেছে ভারতের মানডু শহরে৷ এর পূর্বের চিত্রশিল্পগুলোর মধ্যে প্রায় সবগুলোই হারিয়ে গেছে৷ অবশ্য মুঘলদের দ্বারা ভারত অধিকৃত হওয়ার পর পারস্যের চিত্রশিল্পের ধারার কিছু পরিবর্তন করা হয়৷ যেমন পারস্যের চিত্রশিল্পগুলোতে প্রাণী এবং বৃক্ষের ছবিগুলো যেভাবে দূর অবস্থানে ফুটিয়ে তোলা হত, মুঘল চিত্রশিল্পে এক্ষেত্রে প্রাণী ও গাছপালার ছবিগুলো আরও স্পষ্ট ও বাস্তবসম্মতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে৷
মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট বাবরের সময়কার কোনও চিত্রকর্ম অবশ্য পরবর্তীতে পাওয়া সম্ভব হয়নি৷ তার লেখা বাবরনামা হতেও এ সম্পর্কে জানা যায় না৷ সম্রাট আকবরের সময়ে অবশ্য বেশ কিছু চিত্রকর্ম প্রস্তুত করা হয়৷ কিছু কিছু শিল্পকর্মের উপর তার সীলও পাওয়া যায়৷ মুঘলরা যেহেতু সুদূর তিমুর হতে ভারতে এসেছিলো, তাই তাদের উপর স্পষ্টতই পারস্যের সংস্কৃতির প্রভাব পরিলক্ষিত হয়৷ আর এ কারণেই এ সকল বিজেতারা পারসিক সাহিত্য এবং শিল্পের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন৷
মুঘল শাসন আমলে রাজ্যের শিল্পশালাগুলোতে চিত্রকর্ম তৈরি করা হত৷ ভালো ভালো আর্টিস্ট বা চিত্রশিল্পীদের রাজ দরবারে সমাদর করা হত৷ অনেকসময় একটি চিত্রকর্মের জন্য অনেক শিল্পীরা একত্রিতভাবে কাজ করতেন৷
| মুঘল চিত্রশিল্প কোন কোন চিত্রশিল্পের মিশ্রণ? | {
"answer_start": [
602,
602
],
"text": [
"পারস্য এবং ভারতের",
"পারস্য এবং ভারতের"
]
} |
bn_wiki_2442_05 | মুঘল চিত্রশিল্প | মুঘল চিত্রশিল্প দক্ষিণ এশিয়ার এক ধরনের চিত্রকর্ম, যা মূলত ক্ষুদ্র চিত্রশিল্প এবং যাকে বই হিসাবে অথবা ব্যক্তিগত অ্যালবাম হিসাবে উল্লেখ করা যেতে পারে৷ চিত্রশিল্পটিতে পারস্যের চিত্রশিল্পের প্রভাব রয়েছে এবং বৃহত্তর অর্থে এ উভয় চিত্রশিল্পই (চীনা চিত্রশিল্প) দ্বারা প্রভাবিত৷ এর সাথে যোগ হয়েছে হিন্দু, জৈন ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের চিত্রশিল্পের মিশ্রণ৷ তবে এ চিত্রশিল্পটি ১৬ শতক হতে ১৮ শতকে ভারত শাসনকারী মুঘলদের শাসন আমলে চর্চাকৃত চিত্রশিল্পকেই বুঝায়৷ মুঘল চিত্রশিল্প হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে বিস্তৃতি লাভ করে৷ শিখ সম্প্রদায়ের মধ্যেও এ চিত্রশিল্পের চর্চা লক্ষ্য করা যায়৷
মুঘল চিত্রশিল্প পারস্য এবং ভারতের চিত্রশিল্পের এক ধরনের মিশ্রণ৷ পূর্ব হতেই দিল্লির তুর্কী-আফগান সুলতানাত এর মুসলিমদের মধ্যে ক্ষুদ্র চিত্রশিল্পের চর্চা ছিলো, যা মুঘল সম্প্রদায়ের মাধ্যমে অধিগৃহিত হয়৷ মুঘলদের মতোই মধ্য এশিয়ার অন্যান্য বিজয়ী শাসকগোষ্ঠী বিভিন্ন সময়ে বাইরের সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন৷ যদিও প্রথমদিককার মুঘল শিল্পকর্মগুলোর মধ্যে প্রথমটি পাওয়া গেছে ভারতের মানডু শহরে৷ এর পূর্বের চিত্রশিল্পগুলোর মধ্যে প্রায় সবগুলোই হারিয়ে গেছে৷ অবশ্য মুঘলদের দ্বারা ভারত অধিকৃত হওয়ার পর পারস্যের চিত্রশিল্পের ধারার কিছু পরিবর্তন করা হয়৷ যেমন পারস্যের চিত্রশিল্পগুলোতে প্রাণী এবং বৃক্ষের ছবিগুলো যেভাবে দূর অবস্থানে ফুটিয়ে তোলা হত, মুঘল চিত্রশিল্পে এক্ষেত্রে প্রাণী ও গাছপালার ছবিগুলো আরও স্পষ্ট ও বাস্তবসম্মতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে৷
মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট বাবরের সময়কার কোনও চিত্রকর্ম অবশ্য পরবর্তীতে পাওয়া সম্ভব হয়নি৷ তার লেখা বাবরনামা হতেও এ সম্পর্কে জানা যায় না৷ সম্রাট আকবরের সময়ে অবশ্য বেশ কিছু চিত্রকর্ম প্রস্তুত করা হয়৷ কিছু কিছু শিল্পকর্মের উপর তার সীলও পাওয়া যায়৷ মুঘলরা যেহেতু সুদূর তিমুর হতে ভারতে এসেছিলো, তাই তাদের উপর স্পষ্টতই পারস্যের সংস্কৃতির প্রভাব পরিলক্ষিত হয়৷ আর এ কারণেই এ সকল বিজেতারা পারসিক সাহিত্য এবং শিল্পের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন৷
মুঘল শাসন আমলে রাজ্যের শিল্পশালাগুলোতে চিত্রকর্ম তৈরি করা হত৷ ভালো ভালো আর্টিস্ট বা চিত্রশিল্পীদের রাজ দরবারে সমাদর করা হত৷ অনেকসময় একটি চিত্রকর্মের জন্য অনেক শিল্পীরা একত্রিতভাবে কাজ করতেন৷
| মুঘল চিত্রশিল্পের সর্বোচ্চ বিকাশ কার সময়কালে ঘটে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
Subsets and Splits