id
stringlengths
15
15
title
stringlengths
2
1.44k
context
stringlengths
179
4.78k
question
stringlengths
6
207
answers
dict
bn_wiki_1567_04
পাবলো নেরুদা
রিকার্দো এলিয়েসের নেফতালি রেইয়েস বাসোয়ালতো ১৯০৪ সালের ১২ই জুলাই চিলির সান্তিয়াগোর ৩৫০ কিমি দক্ষিণের লিনারেস প্রদেশের (বর্তমান বৃহত্তর মাউলে অঞ্চল) পাররাল শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা হোসে দেল কারমেন রেইয়েস মোরেলস একজন রেলওয়ের কর্মকর্তা এবং মাতা রোসা নেফতালি বাসোয়ালতো ওপাজো একজন বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা ছিলেন। তার মাতা তার জন্মের দুমাস পর মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুর পর পরই রেইয়েস তেমুকোতে পাড়ি জমান। তিনি সেখানে ত্রিনিদাদ কানদিয়া মালভারদে নামক একটি মহিলাকে বিয়ে করেন, যার পূর্বে নয় বছর বয়সী রোদোলফো দে লা রোসা নামক একজন পুত্রসন্তান ছিল। নেরুদা তেমুকোতে তার সৎভাই রোদোলফো এবং আউরেইয়া তোলরা নামক একজন কাতালান মহিলার সাথে তার পিতার বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের ফলে জন্ম নেওয়া সৎবোন লরা হেরমিনিয়া "লরিতা"র সাথে বেড়ে ওঠেন। তিনি তার প্রথম দিকের কবিতাগুলো ১৯১৪ সালের শীতকালে রচনা করেছিলেন। নেরুদা একজন নাস্তিক।
পাবলো নেরুদার মাতা কখন মৃত্যুবরণ করেন?
{ "answer_start": [ 324, 324 ], "text": [ "তার জন্মের দুমাস পর", "তার জন্মের দুমাস পর" ] }
bn_wiki_1567_05
পাবলো নেরুদা
রিকার্দো এলিয়েসের নেফতালি রেইয়েস বাসোয়ালতো ১৯০৪ সালের ১২ই জুলাই চিলির সান্তিয়াগোর ৩৫০ কিমি দক্ষিণের লিনারেস প্রদেশের (বর্তমান বৃহত্তর মাউলে অঞ্চল) পাররাল শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা হোসে দেল কারমেন রেইয়েস মোরেলস একজন রেলওয়ের কর্মকর্তা এবং মাতা রোসা নেফতালি বাসোয়ালতো ওপাজো একজন বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা ছিলেন। তার মাতা তার জন্মের দুমাস পর মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুর পর পরই রেইয়েস তেমুকোতে পাড়ি জমান। তিনি সেখানে ত্রিনিদাদ কানদিয়া মালভারদে নামক একটি মহিলাকে বিয়ে করেন, যার পূর্বে নয় বছর বয়সী রোদোলফো দে লা রোসা নামক একজন পুত্রসন্তান ছিল। নেরুদা তেমুকোতে তার সৎভাই রোদোলফো এবং আউরেইয়া তোলরা নামক একজন কাতালান মহিলার সাথে তার পিতার বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের ফলে জন্ম নেওয়া সৎবোন লরা হেরমিনিয়া "লরিতা"র সাথে বেড়ে ওঠেন। তিনি তার প্রথম দিকের কবিতাগুলো ১৯১৪ সালের শীতকালে রচনা করেছিলেন। নেরুদা একজন নাস্তিক।
পাবলো নেরুদা কার ঘনিষ্ঠ পরামর্শদাতা ছিলেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1208_01
তাঁত শিল্প
তাঁত হচ্ছে এক ধরনের যন্ত্র যা দিয়ে তুলা বা তুলা হতে উৎপন্ন সুতা থেকে কাপড় বানানো যায়। তাঁত বিভন্ন রকমের হতে পারে । খুব ছোট আকারের হাতে বহন যোগ্য তাঁত থেকে শুরু করে বিশাল আকৃতির স্থির তাঁত দেখা যায়। আধুনিক বস্ত্র কারখানা গুলোতে স্বয়ংক্রিয় তাঁত ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সাধারণত তাঁত নামক যন্ত্রটিতে সুতা কুণ্ডলী আকারে টানটান করে ঢুকিয়ে দেয়া থাকে । লম্বালম্বি সুতাগুলিকে টানা এবং আড়াআড়ি সুতাগুলিকে পোড়েন বলা হয়। যখন তাঁত চালু করা হয় তখন নির্দিষ্ট সাজ অনুসারে সুতা টেনে নেয়া হয় এবং সেলাই করা হয়। তাঁতের আকার এবং এর ভেতরের কলা কৌশল বিভিন্ন রকমের হতে পারে। বাংলা তাঁত যন্ত্রে ঝোলানো হাতল টেনে সুতো জড়ানো মাকু আড়াআড়ি ছোটানো হয়। মাকু ছাড়াও তাঁতযন্ত্রের অন্যান্য প্রধান অঙ্গগুলি হল - শানা, দক্তি ও নরাজ । শানার কাজ হল টানা সুতার খেইগুলিকে পরস্পর পাশাপাশি নিজ নিজ স্থানে রেখে টানাকে নির্দিষ্ট প্রস্থ বরাবর ছড়িয়ে রাখা। শানার সাহায্যেই কাপড় বোনার সময় প্রত্যেকটি পোড়েনকে ঘা দিয়ে পরপর বসানো হয়। শানাকে শক্ত করে রাখার কাঠামো হল দক্তি। একখানি ভারী ও সোজা চওড়া কাঠে নালী কেটে শানা বসানো হয় আর তার পাশ দিয়ে কাঠের উপর দিয়ে মাকু যাতায়াত করে। শানাটিকে ঠিক জায়গায় রাখার জন্য তার উপরে চাপা দেওয়ার জন্য যে নালা-কাটা কাঠ বসানো হয় তার নাম মুঠ-কাঠ। শানা ধরে রাখার এই দুখানি কাঠ একটি কাঠামোতে আটকে ঝুলিয়ে রাখা হয় । এই সমগ্র ব্যবস্থাযুক্ত যন্ত্রটির নাম দক্তি । শানায় গাঁথা আবশ্যকমত প্রস্থ অনুযায়ী টানাটিকে একটি গোলাকার কাঠের উপর জড়িয়ে রাখা হয়, একে বলে টানার নরাজ । আর তাঁতি যেখানে বসে তাঁত বোনে , সেখানে তার কোলেও একটী নরাজ থাকে- তার নাম কোল-নরাজ । টানার নরাজের কাজ হল টানার সুতাকে টেনে ধরে রাখা আর কোল-নরাজের কাজ হল কাপড় বোনার পর কাপড়কে গুটিয়ে রাখা । "তাঁত বোনা" শব্দ কটি এসেছে "তন্তু বয়ন" থেকে। তাঁত বোনা যার পেশা সে হল তন্তুবায় বা তাঁতী। আর এই তাঁতের উপর যারা বিশেষ কৌশল প্রয়োগ করে তাদেরকে ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ার বলা হয়।
আধুনিক বস্ত্র কারখানা গুলোতে কী ধরনের তাঁত ব্যবহার করা হয়ে থাকে?
{ "answer_start": [ 231, 231 ], "text": [ "স্বয়ংক্রিয় তাঁত", "স্বয়ংক্রিয় তাঁত" ] }
bn_wiki_1208_02
তাঁত শিল্প
তাঁত হচ্ছে এক ধরনের যন্ত্র যা দিয়ে তুলা বা তুলা হতে উৎপন্ন সুতা থেকে কাপড় বানানো যায়। তাঁত বিভন্ন রকমের হতে পারে । খুব ছোট আকারের হাতে বহন যোগ্য তাঁত থেকে শুরু করে বিশাল আকৃতির স্থির তাঁত দেখা যায়। আধুনিক বস্ত্র কারখানা গুলোতে স্বয়ংক্রিয় তাঁত ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সাধারণত তাঁত নামক যন্ত্রটিতে সুতা কুণ্ডলী আকারে টানটান করে ঢুকিয়ে দেয়া থাকে । লম্বালম্বি সুতাগুলিকে টানা এবং আড়াআড়ি সুতাগুলিকে পোড়েন বলা হয়। যখন তাঁত চালু করা হয় তখন নির্দিষ্ট সাজ অনুসারে সুতা টেনে নেয়া হয় এবং সেলাই করা হয়। তাঁতের আকার এবং এর ভেতরের কলা কৌশল বিভিন্ন রকমের হতে পারে। বাংলা তাঁত যন্ত্রে ঝোলানো হাতল টেনে সুতো জড়ানো মাকু আড়াআড়ি ছোটানো হয়। মাকু ছাড়াও তাঁতযন্ত্রের অন্যান্য প্রধান অঙ্গগুলি হল - শানা, দক্তি ও নরাজ । শানার কাজ হল টানা সুতার খেইগুলিকে পরস্পর পাশাপাশি নিজ নিজ স্থানে রেখে টানাকে নির্দিষ্ট প্রস্থ বরাবর ছড়িয়ে রাখা। শানার সাহায্যেই কাপড় বোনার সময় প্রত্যেকটি পোড়েনকে ঘা দিয়ে পরপর বসানো হয়। শানাকে শক্ত করে রাখার কাঠামো হল দক্তি। একখানি ভারী ও সোজা চওড়া কাঠে নালী কেটে শানা বসানো হয় আর তার পাশ দিয়ে কাঠের উপর দিয়ে মাকু যাতায়াত করে। শানাটিকে ঠিক জায়গায় রাখার জন্য তার উপরে চাপা দেওয়ার জন্য যে নালা-কাটা কাঠ বসানো হয় তার নাম মুঠ-কাঠ। শানা ধরে রাখার এই দুখানি কাঠ একটি কাঠামোতে আটকে ঝুলিয়ে রাখা হয় । এই সমগ্র ব্যবস্থাযুক্ত যন্ত্রটির নাম দক্তি । শানায় গাঁথা আবশ্যকমত প্রস্থ অনুযায়ী টানাটিকে একটি গোলাকার কাঠের উপর জড়িয়ে রাখা হয়, একে বলে টানার নরাজ । আর তাঁতি যেখানে বসে তাঁত বোনে , সেখানে তার কোলেও একটী নরাজ থাকে- তার নাম কোল-নরাজ । টানার নরাজের কাজ হল টানার সুতাকে টেনে ধরে রাখা আর কোল-নরাজের কাজ হল কাপড় বোনার পর কাপড়কে গুটিয়ে রাখা । "তাঁত বোনা" শব্দ কটি এসেছে "তন্তু বয়ন" থেকে। তাঁত বোনা যার পেশা সে হল তন্তুবায় বা তাঁতী। আর এই তাঁতের উপর যারা বিশেষ কৌশল প্রয়োগ করে তাদেরকে ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ার বলা হয়।
আড়াআড়ি সুতাগুলিকে কি বলে?
{ "answer_start": [ 404, 404 ], "text": [ "পোড়েন", "পোড়েন" ] }
bn_wiki_1208_04
তাঁত শিল্প
তাঁত হচ্ছে এক ধরনের যন্ত্র যা দিয়ে তুলা বা তুলা হতে উৎপন্ন সুতা থেকে কাপড় বানানো যায়। তাঁত বিভন্ন রকমের হতে পারে । খুব ছোট আকারের হাতে বহন যোগ্য তাঁত থেকে শুরু করে বিশাল আকৃতির স্থির তাঁত দেখা যায়। আধুনিক বস্ত্র কারখানা গুলোতে স্বয়ংক্রিয় তাঁত ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সাধারণত তাঁত নামক যন্ত্রটিতে সুতা কুণ্ডলী আকারে টানটান করে ঢুকিয়ে দেয়া থাকে । লম্বালম্বি সুতাগুলিকে টানা এবং আড়াআড়ি সুতাগুলিকে পোড়েন বলা হয়। যখন তাঁত চালু করা হয় তখন নির্দিষ্ট সাজ অনুসারে সুতা টেনে নেয়া হয় এবং সেলাই করা হয়। তাঁতের আকার এবং এর ভেতরের কলা কৌশল বিভিন্ন রকমের হতে পারে। বাংলা তাঁত যন্ত্রে ঝোলানো হাতল টেনে সুতো জড়ানো মাকু আড়াআড়ি ছোটানো হয়। মাকু ছাড়াও তাঁতযন্ত্রের অন্যান্য প্রধান অঙ্গগুলি হল - শানা, দক্তি ও নরাজ । শানার কাজ হল টানা সুতার খেইগুলিকে পরস্পর পাশাপাশি নিজ নিজ স্থানে রেখে টানাকে নির্দিষ্ট প্রস্থ বরাবর ছড়িয়ে রাখা। শানার সাহায্যেই কাপড় বোনার সময় প্রত্যেকটি পোড়েনকে ঘা দিয়ে পরপর বসানো হয়। শানাকে শক্ত করে রাখার কাঠামো হল দক্তি। একখানি ভারী ও সোজা চওড়া কাঠে নালী কেটে শানা বসানো হয় আর তার পাশ দিয়ে কাঠের উপর দিয়ে মাকু যাতায়াত করে। শানাটিকে ঠিক জায়গায় রাখার জন্য তার উপরে চাপা দেওয়ার জন্য যে নালা-কাটা কাঠ বসানো হয় তার নাম মুঠ-কাঠ। শানা ধরে রাখার এই দুখানি কাঠ একটি কাঠামোতে আটকে ঝুলিয়ে রাখা হয় । এই সমগ্র ব্যবস্থাযুক্ত যন্ত্রটির নাম দক্তি । শানায় গাঁথা আবশ্যকমত প্রস্থ অনুযায়ী টানাটিকে একটি গোলাকার কাঠের উপর জড়িয়ে রাখা হয়, একে বলে টানার নরাজ । আর তাঁতি যেখানে বসে তাঁত বোনে , সেখানে তার কোলেও একটী নরাজ থাকে- তার নাম কোল-নরাজ । টানার নরাজের কাজ হল টানার সুতাকে টেনে ধরে রাখা আর কোল-নরাজের কাজ হল কাপড় বোনার পর কাপড়কে গুটিয়ে রাখা । "তাঁত বোনা" শব্দ কটি এসেছে "তন্তু বয়ন" থেকে। তাঁত বোনা যার পেশা সে হল তন্তুবায় বা তাঁতী। আর এই তাঁতের উপর যারা বিশেষ কৌশল প্রয়োগ করে তাদেরকে ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ার বলা হয়।
দক্তি কী?
{ "answer_start": [ 908, 908 ], "text": [ "শানাকে শক্ত করে রাখার কাঠামো", "শানাকে শক্ত করে রাখার কাঠামো" ] }
bn_wiki_1208_05
তাঁত শিল্প
তাঁত হচ্ছে এক ধরনের যন্ত্র যা দিয়ে তুলা বা তুলা হতে উৎপন্ন সুতা থেকে কাপড় বানানো যায়। তাঁত বিভন্ন রকমের হতে পারে । খুব ছোট আকারের হাতে বহন যোগ্য তাঁত থেকে শুরু করে বিশাল আকৃতির স্থির তাঁত দেখা যায়। আধুনিক বস্ত্র কারখানা গুলোতে স্বয়ংক্রিয় তাঁত ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সাধারণত তাঁত নামক যন্ত্রটিতে সুতা কুণ্ডলী আকারে টানটান করে ঢুকিয়ে দেয়া থাকে । লম্বালম্বি সুতাগুলিকে টানা এবং আড়াআড়ি সুতাগুলিকে পোড়েন বলা হয়। যখন তাঁত চালু করা হয় তখন নির্দিষ্ট সাজ অনুসারে সুতা টেনে নেয়া হয় এবং সেলাই করা হয়। তাঁতের আকার এবং এর ভেতরের কলা কৌশল বিভিন্ন রকমের হতে পারে। বাংলা তাঁত যন্ত্রে ঝোলানো হাতল টেনে সুতো জড়ানো মাকু আড়াআড়ি ছোটানো হয়। মাকু ছাড়াও তাঁতযন্ত্রের অন্যান্য প্রধান অঙ্গগুলি হল - শানা, দক্তি ও নরাজ । শানার কাজ হল টানা সুতার খেইগুলিকে পরস্পর পাশাপাশি নিজ নিজ স্থানে রেখে টানাকে নির্দিষ্ট প্রস্থ বরাবর ছড়িয়ে রাখা। শানার সাহায্যেই কাপড় বোনার সময় প্রত্যেকটি পোড়েনকে ঘা দিয়ে পরপর বসানো হয়। শানাকে শক্ত করে রাখার কাঠামো হল দক্তি। একখানি ভারী ও সোজা চওড়া কাঠে নালী কেটে শানা বসানো হয় আর তার পাশ দিয়ে কাঠের উপর দিয়ে মাকু যাতায়াত করে। শানাটিকে ঠিক জায়গায় রাখার জন্য তার উপরে চাপা দেওয়ার জন্য যে নালা-কাটা কাঠ বসানো হয় তার নাম মুঠ-কাঠ। শানা ধরে রাখার এই দুখানি কাঠ একটি কাঠামোতে আটকে ঝুলিয়ে রাখা হয় । এই সমগ্র ব্যবস্থাযুক্ত যন্ত্রটির নাম দক্তি । শানায় গাঁথা আবশ্যকমত প্রস্থ অনুযায়ী টানাটিকে একটি গোলাকার কাঠের উপর জড়িয়ে রাখা হয়, একে বলে টানার নরাজ । আর তাঁতি যেখানে বসে তাঁত বোনে , সেখানে তার কোলেও একটী নরাজ থাকে- তার নাম কোল-নরাজ । টানার নরাজের কাজ হল টানার সুতাকে টেনে ধরে রাখা আর কোল-নরাজের কাজ হল কাপড় বোনার পর কাপড়কে গুটিয়ে রাখা । "তাঁত বোনা" শব্দ কটি এসেছে "তন্তু বয়ন" থেকে। তাঁত বোনা যার পেশা সে হল তন্তুবায় বা তাঁতী। আর এই তাঁতের উপর যারা বিশেষ কৌশল প্রয়োগ করে তাদেরকে ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ার বলা হয়।
বাংলাদেশের কোন এলাকা তাতের কাপড় এর জন্য বিখ্যাত?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1562_01
ন্যায়বিচার
আইনশাস্ত্র ও দর্শনশাস্ত্রে ন্যায়বিচার বলতে কোন ব্যক্তির প্রাপ্য কী হবে এবং তার জন্য ভাল ও মন্দের ভাগের সঠিক অনুপাত কী হবে, তার তত্ত্বকে বোঝায়। ন্যায়বিচারকে কয়েকটি শ্রেণীতে ভাগ করা সম্ভব। এদের মধ্যে একটি হল বিতরণমূলক ন্যায়বিচার, যেখানে সম্পত্তি ও অন্যান্য পণ্য বিতরণ করা হয়। বিতরণমূলক ন্যায়বিচারের তত্ত্বগুলিতে কী বিতরণ করা হবে, কাকে করা হবে এবং সঠিক বিতরণ কীরকম হবে, সেগুলি আলোচনা করা হয়। অন্যটি হল শাস্তিমূলক বা সংশোধনমূলক বিচার, যেখানে কোন ব্যক্তি মন্দকাজ করলে তাকে শাস্তি দেওয়া হয়। আবার পুনরুদ্ধারমূলক বা ক্ষতিপূরণমূলক ন্যায়বিচারের তত্ত্বে ভুক্তভোগী ও অপরাধীর চাহিদার কথা চিন্তা করে যা ভাল বা উত্তম, সেটিকে পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করা হয়। সংস্কৃতিভেদে ন্যায়বিচারের ধারণা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। ন্যায়বিচার সম্বন্ধে পশ্চিমী মতবাদগুলির সবই গ্রিক দার্শনিক প্লাতো এবং তার শিষ্য আরিস্তোতলের লেখা থেকে উৎসারিত হয়েছে। কেউ কেউ বলেন ন্যায়বিচার ঈশ্বর নির্ধারণ করেছেন; একে স্বর্গীয় আদেশ তত্ত্ব নাম দেওয়া হয়। ১৭শ শতকে জন লক ও অন্যান্য তাত্ত্বিকরা প্রাকৃতিক বিধিভিত্তিক তত্ত্বের পক্ষে যুক্তি দেন। অন্যদিকে সামাজিক চুক্তি ঘরানার চিন্তাবিদেরা বলেন যে সমাজের সবার নিজেদের মধ্যে চুক্তির মাধ্যমে ন্যায়বিচার পাওয়া যায়। ১৯শ শতকে জন স্টুয়ার্ট মিল ও অন্যান্য উপযোগবাদী চিন্তাবিদেরা বলেন ন্যায়বিচার তা-ই যার ফলাফল সবচেয়ে শুভ হয়। মানবসমতাবাদীরা যুক্তি দেন যে বিচার কেবলমাত্র মানুষে মানুষে সমতার নিরিখে ধার্য হতে পারে।
ন্যায়বিচার কী?
{ "answer_start": [ 44, 44 ], "text": [ "কোন ব্যক্তির প্রাপ্য কী হবে এবং তার জন্য ভাল ও মন্দের ভাগের সঠিক অনুপাত কী হবে, তার তত্ত্বকে বোঝায়", "কোন ব্যক্তির প্রাপ্য কী হবে এবং তার জন্য ভাল ও মন্দের ভাগের সঠিক অনুপাত কী হবে, তার তত্ত্বকে বোঝায়" ] }
bn_wiki_1562_03
ন্যায়বিচার
আইনশাস্ত্র ও দর্শনশাস্ত্রে ন্যায়বিচার বলতে কোন ব্যক্তির প্রাপ্য কী হবে এবং তার জন্য ভাল ও মন্দের ভাগের সঠিক অনুপাত কী হবে, তার তত্ত্বকে বোঝায়। ন্যায়বিচারকে কয়েকটি শ্রেণীতে ভাগ করা সম্ভব। এদের মধ্যে একটি হল বিতরণমূলক ন্যায়বিচার, যেখানে সম্পত্তি ও অন্যান্য পণ্য বিতরণ করা হয়। বিতরণমূলক ন্যায়বিচারের তত্ত্বগুলিতে কী বিতরণ করা হবে, কাকে করা হবে এবং সঠিক বিতরণ কীরকম হবে, সেগুলি আলোচনা করা হয়। অন্যটি হল শাস্তিমূলক বা সংশোধনমূলক বিচার, যেখানে কোন ব্যক্তি মন্দকাজ করলে তাকে শাস্তি দেওয়া হয়। আবার পুনরুদ্ধারমূলক বা ক্ষতিপূরণমূলক ন্যায়বিচারের তত্ত্বে ভুক্তভোগী ও অপরাধীর চাহিদার কথা চিন্তা করে যা ভাল বা উত্তম, সেটিকে পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করা হয়। সংস্কৃতিভেদে ন্যায়বিচারের ধারণা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। ন্যায়বিচার সম্বন্ধে পশ্চিমী মতবাদগুলির সবই গ্রিক দার্শনিক প্লাতো এবং তার শিষ্য আরিস্তোতলের লেখা থেকে উৎসারিত হয়েছে। কেউ কেউ বলেন ন্যায়বিচার ঈশ্বর নির্ধারণ করেছেন; একে স্বর্গীয় আদেশ তত্ত্ব নাম দেওয়া হয়। ১৭শ শতকে জন লক ও অন্যান্য তাত্ত্বিকরা প্রাকৃতিক বিধিভিত্তিক তত্ত্বের পক্ষে যুক্তি দেন। অন্যদিকে সামাজিক চুক্তি ঘরানার চিন্তাবিদেরা বলেন যে সমাজের সবার নিজেদের মধ্যে চুক্তির মাধ্যমে ন্যায়বিচার পাওয়া যায়। ১৯শ শতকে জন স্টুয়ার্ট মিল ও অন্যান্য উপযোগবাদী চিন্তাবিদেরা বলেন ন্যায়বিচার তা-ই যার ফলাফল সবচেয়ে শুভ হয়। মানবসমতাবাদীরা যুক্তি দেন যে বিচার কেবলমাত্র মানুষে মানুষে সমতার নিরিখে ধার্য হতে পারে।
পুনরুদ্ধারমূলক বা ক্ষতিপূরণমূলক ন্যায়বিচারের আলোচ্য বিষয় কী?
{ "answer_start": [ 557, 557 ], "text": [ "ভুক্তভোগী ও অপরাধীর চাহিদার কথা চিন্তা করে যা ভাল বা উত্তম, সেটিকে পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করা হয়", "ভুক্তভোগী ও অপরাধীর চাহিদার কথা চিন্তা করে যা ভাল বা উত্তম, সেটিকে পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করা হয়" ] }
bn_wiki_1562_04
ন্যায়বিচার
আইনশাস্ত্র ও দর্শনশাস্ত্রে ন্যায়বিচার বলতে কোন ব্যক্তির প্রাপ্য কী হবে এবং তার জন্য ভাল ও মন্দের ভাগের সঠিক অনুপাত কী হবে, তার তত্ত্বকে বোঝায়। ন্যায়বিচারকে কয়েকটি শ্রেণীতে ভাগ করা সম্ভব। এদের মধ্যে একটি হল বিতরণমূলক ন্যায়বিচার, যেখানে সম্পত্তি ও অন্যান্য পণ্য বিতরণ করা হয়। বিতরণমূলক ন্যায়বিচারের তত্ত্বগুলিতে কী বিতরণ করা হবে, কাকে করা হবে এবং সঠিক বিতরণ কীরকম হবে, সেগুলি আলোচনা করা হয়। অন্যটি হল শাস্তিমূলক বা সংশোধনমূলক বিচার, যেখানে কোন ব্যক্তি মন্দকাজ করলে তাকে শাস্তি দেওয়া হয়। আবার পুনরুদ্ধারমূলক বা ক্ষতিপূরণমূলক ন্যায়বিচারের তত্ত্বে ভুক্তভোগী ও অপরাধীর চাহিদার কথা চিন্তা করে যা ভাল বা উত্তম, সেটিকে পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করা হয়। সংস্কৃতিভেদে ন্যায়বিচারের ধারণা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। ন্যায়বিচার সম্বন্ধে পশ্চিমী মতবাদগুলির সবই গ্রিক দার্শনিক প্লাতো এবং তার শিষ্য আরিস্তোতলের লেখা থেকে উৎসারিত হয়েছে। কেউ কেউ বলেন ন্যায়বিচার ঈশ্বর নির্ধারণ করেছেন; একে স্বর্গীয় আদেশ তত্ত্ব নাম দেওয়া হয়। ১৭শ শতকে জন লক ও অন্যান্য তাত্ত্বিকরা প্রাকৃতিক বিধিভিত্তিক তত্ত্বের পক্ষে যুক্তি দেন। অন্যদিকে সামাজিক চুক্তি ঘরানার চিন্তাবিদেরা বলেন যে সমাজের সবার নিজেদের মধ্যে চুক্তির মাধ্যমে ন্যায়বিচার পাওয়া যায়। ১৯শ শতকে জন স্টুয়ার্ট মিল ও অন্যান্য উপযোগবাদী চিন্তাবিদেরা বলেন ন্যায়বিচার তা-ই যার ফলাফল সবচেয়ে শুভ হয়। মানবসমতাবাদীরা যুক্তি দেন যে বিচার কেবলমাত্র মানুষে মানুষে সমতার নিরিখে ধার্য হতে পারে।
ন্যায়বিচার সম্বন্ধে পশ্চিমী মতবাদগুলি কোথা থেকে উৎসারিত হয়েছে?
{ "answer_start": [ 758, 758 ], "text": [ "গ্রিক দার্শনিক প্লাতো এবং তার শিষ্য আরিস্তোতলের লেখা থেকে", "গ্রিক দার্শনিক প্লাতো এবং তার শিষ্য আরিস্তোতলের লেখা থেকে" ] }
bn_wiki_2907_01
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বাংলাদেশ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযুক্ত প্রতিষ্ঠান যার প্রধান দায়িত্ব শুল্ক-কর আরোপ করা ও তা আদায় করা। এছাড়া, শুল্ক নীতি প্রণয়নসহ চোরাচালাননিরোধ আইন ও বিধি প্রণয়ন বোর্ডের অন্যতম কাজ। এটি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সংযুক্ত প্রতিষ্ঠান। এনবিআর নামে পরিচিত এ প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয় ঢাকায় ও এটি ১৯৭২ সালে গঠিত হয়েছিল। প্রতিষ্ঠার ইতিহাস ১. জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ১৯৭২ সালের রাষ্ট্রপতির আদেশ নং ৭৬ (ন্যাশনাল বোর্ড অফ রেভিনিউ অর্ডার, ১৯৭২) এর ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২. জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কাষ্টমস, মূল্য সংযোজন কর ও আয়কর বিষয়ক রাজস্ব নীতি প্রণয়ন ও প্রশাসনের কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ। ৩. এটি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। ৪. জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রধান চেয়ারম্যান, একই সাথে তিনি অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব। রাজস্বনীতি প্রণয়ন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বাংলাদেশে শুল্ক-কর নীতি প্রণয়নের দায়িত্ব পালন করে। বাংলাদেশ সরকারের রাজস্বের প্রধান তিনটি উৎস হলো - দুই প্রকার পরোক্ষ কর যথা আমদানী শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর এবং দুই প্রকার প্রত্যক্ষ কর যথা আয় কর এবং সম্পদ কর। এছাড়া কতিপয় পণ্যের দেশজ উৎপাদনের ক্ষেত্রে আবগারী শুল্ক আদায় করা হয়। উপরন্তু প্রয়োজনীয় রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যে আমদানী পর্যায়ে এবং স্থানীয় উৎপাদন পর্যায়ে সম্পূরক শুল্ক আদায় করা হয়ে থাকে। সরকার ঘোষিত উন্নয়ন পরিকল্পনায় বিবৃত ও সামাজিক লক্ষ্যসমূহ স্বল্পতম সময়ে অর্জনের উদ্দেশ্য হিসেবে কৃষি খাতকে অগ্রাধিকার প্রদানের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, উৎপাদনমুখী শিল্পের প্রসার ও রপ্তানি বৃদ্ধি, দেশজ শিল্পের বিকাশ, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের দ্বারা দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে দারিদ্রের দুষ্ট চক্র থেকে মুক্তি দেয়া এবং সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জন ইত্যাদি সামনে রেখে প্রতি অর্থবছরে প্রণীত জাতীয় বাজেটের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ কর ও পরোক্ষ করের বিষয়ে প্রশাসনিক ও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়ে থাকে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এই সব প্রশাসনিক ও আইনি পদক্ষেপ প্রণয়ন করে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রধান দায়িত্ব কী ?
{ "answer_start": [ 94, 78 ], "text": [ "শুল্ক-কর আরোপ করা ও তা আদায় করা", "প্রধান দায়িত্ব শুল্ক-কর আরোপ করা ও তা আদায় করা" ] }
bn_wiki_2907_02
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বাংলাদেশ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযুক্ত প্রতিষ্ঠান যার প্রধান দায়িত্ব শুল্ক-কর আরোপ করা ও তা আদায় করা। এছাড়া, শুল্ক নীতি প্রণয়নসহ চোরাচালাননিরোধ আইন ও বিধি প্রণয়ন বোর্ডের অন্যতম কাজ। এটি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সংযুক্ত প্রতিষ্ঠান। এনবিআর নামে পরিচিত এ প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয় ঢাকায় ও এটি ১৯৭২ সালে গঠিত হয়েছিল। প্রতিষ্ঠার ইতিহাস ১. জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ১৯৭২ সালের রাষ্ট্রপতির আদেশ নং ৭৬ (ন্যাশনাল বোর্ড অফ রেভিনিউ অর্ডার, ১৯৭২) এর ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২. জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কাষ্টমস, মূল্য সংযোজন কর ও আয়কর বিষয়ক রাজস্ব নীতি প্রণয়ন ও প্রশাসনের কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ। ৩. এটি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। ৪. জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রধান চেয়ারম্যান, একই সাথে তিনি অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব। রাজস্বনীতি প্রণয়ন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বাংলাদেশে শুল্ক-কর নীতি প্রণয়নের দায়িত্ব পালন করে। বাংলাদেশ সরকারের রাজস্বের প্রধান তিনটি উৎস হলো - দুই প্রকার পরোক্ষ কর যথা আমদানী শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর এবং দুই প্রকার প্রত্যক্ষ কর যথা আয় কর এবং সম্পদ কর। এছাড়া কতিপয় পণ্যের দেশজ উৎপাদনের ক্ষেত্রে আবগারী শুল্ক আদায় করা হয়। উপরন্তু প্রয়োজনীয় রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যে আমদানী পর্যায়ে এবং স্থানীয় উৎপাদন পর্যায়ে সম্পূরক শুল্ক আদায় করা হয়ে থাকে। সরকার ঘোষিত উন্নয়ন পরিকল্পনায় বিবৃত ও সামাজিক লক্ষ্যসমূহ স্বল্পতম সময়ে অর্জনের উদ্দেশ্য হিসেবে কৃষি খাতকে অগ্রাধিকার প্রদানের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, উৎপাদনমুখী শিল্পের প্রসার ও রপ্তানি বৃদ্ধি, দেশজ শিল্পের বিকাশ, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের দ্বারা দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে দারিদ্রের দুষ্ট চক্র থেকে মুক্তি দেয়া এবং সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জন ইত্যাদি সামনে রেখে প্রতি অর্থবছরে প্রণীত জাতীয় বাজেটের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ কর ও পরোক্ষ করের বিষয়ে প্রশাসনিক ও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়ে থাকে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এই সব প্রশাসনিক ও আইনি পদক্ষেপ প্রণয়ন করে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আরো কী নামে পরিচিত ?
{ "answer_start": [ 296, 296 ], "text": [ "এনবিআর", "এনবিআর" ] }
bn_wiki_2907_03
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বাংলাদেশ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযুক্ত প্রতিষ্ঠান যার প্রধান দায়িত্ব শুল্ক-কর আরোপ করা ও তা আদায় করা। এছাড়া, শুল্ক নীতি প্রণয়নসহ চোরাচালাননিরোধ আইন ও বিধি প্রণয়ন বোর্ডের অন্যতম কাজ। এটি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সংযুক্ত প্রতিষ্ঠান। এনবিআর নামে পরিচিত এ প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয় ঢাকায় ও এটি ১৯৭২ সালে গঠিত হয়েছিল। প্রতিষ্ঠার ইতিহাস ১. জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ১৯৭২ সালের রাষ্ট্রপতির আদেশ নং ৭৬ (ন্যাশনাল বোর্ড অফ রেভিনিউ অর্ডার, ১৯৭২) এর ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২. জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কাষ্টমস, মূল্য সংযোজন কর ও আয়কর বিষয়ক রাজস্ব নীতি প্রণয়ন ও প্রশাসনের কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ। ৩. এটি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। ৪. জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রধান চেয়ারম্যান, একই সাথে তিনি অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব। রাজস্বনীতি প্রণয়ন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বাংলাদেশে শুল্ক-কর নীতি প্রণয়নের দায়িত্ব পালন করে। বাংলাদেশ সরকারের রাজস্বের প্রধান তিনটি উৎস হলো - দুই প্রকার পরোক্ষ কর যথা আমদানী শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর এবং দুই প্রকার প্রত্যক্ষ কর যথা আয় কর এবং সম্পদ কর। এছাড়া কতিপয় পণ্যের দেশজ উৎপাদনের ক্ষেত্রে আবগারী শুল্ক আদায় করা হয়। উপরন্তু প্রয়োজনীয় রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যে আমদানী পর্যায়ে এবং স্থানীয় উৎপাদন পর্যায়ে সম্পূরক শুল্ক আদায় করা হয়ে থাকে। সরকার ঘোষিত উন্নয়ন পরিকল্পনায় বিবৃত ও সামাজিক লক্ষ্যসমূহ স্বল্পতম সময়ে অর্জনের উদ্দেশ্য হিসেবে কৃষি খাতকে অগ্রাধিকার প্রদানের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, উৎপাদনমুখী শিল্পের প্রসার ও রপ্তানি বৃদ্ধি, দেশজ শিল্পের বিকাশ, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের দ্বারা দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে দারিদ্রের দুষ্ট চক্র থেকে মুক্তি দেয়া এবং সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জন ইত্যাদি সামনে রেখে প্রতি অর্থবছরে প্রণীত জাতীয় বাজেটের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ কর ও পরোক্ষ করের বিষয়ে প্রশাসনিক ও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়ে থাকে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এই সব প্রশাসনিক ও আইনি পদক্ষেপ প্রণয়ন করে।
প্রতিষ্ঠানটি কত সালে গঠিত হয়েছিল ?
{ "answer_start": [ 354, 354 ], "text": [ "১৯৭২", "১৯৭২" ] }
bn_wiki_2907_04
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বাংলাদেশ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযুক্ত প্রতিষ্ঠান যার প্রধান দায়িত্ব শুল্ক-কর আরোপ করা ও তা আদায় করা। এছাড়া, শুল্ক নীতি প্রণয়নসহ চোরাচালাননিরোধ আইন ও বিধি প্রণয়ন বোর্ডের অন্যতম কাজ। এটি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সংযুক্ত প্রতিষ্ঠান। এনবিআর নামে পরিচিত এ প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয় ঢাকায় ও এটি ১৯৭২ সালে গঠিত হয়েছিল। প্রতিষ্ঠার ইতিহাস ১. জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ১৯৭২ সালের রাষ্ট্রপতির আদেশ নং ৭৬ (ন্যাশনাল বোর্ড অফ রেভিনিউ অর্ডার, ১৯৭২) এর ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২. জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কাষ্টমস, মূল্য সংযোজন কর ও আয়কর বিষয়ক রাজস্ব নীতি প্রণয়ন ও প্রশাসনের কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ। ৩. এটি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। ৪. জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রধান চেয়ারম্যান, একই সাথে তিনি অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব। রাজস্বনীতি প্রণয়ন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বাংলাদেশে শুল্ক-কর নীতি প্রণয়নের দায়িত্ব পালন করে। বাংলাদেশ সরকারের রাজস্বের প্রধান তিনটি উৎস হলো - দুই প্রকার পরোক্ষ কর যথা আমদানী শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর এবং দুই প্রকার প্রত্যক্ষ কর যথা আয় কর এবং সম্পদ কর। এছাড়া কতিপয় পণ্যের দেশজ উৎপাদনের ক্ষেত্রে আবগারী শুল্ক আদায় করা হয়। উপরন্তু প্রয়োজনীয় রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যে আমদানী পর্যায়ে এবং স্থানীয় উৎপাদন পর্যায়ে সম্পূরক শুল্ক আদায় করা হয়ে থাকে। সরকার ঘোষিত উন্নয়ন পরিকল্পনায় বিবৃত ও সামাজিক লক্ষ্যসমূহ স্বল্পতম সময়ে অর্জনের উদ্দেশ্য হিসেবে কৃষি খাতকে অগ্রাধিকার প্রদানের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, উৎপাদনমুখী শিল্পের প্রসার ও রপ্তানি বৃদ্ধি, দেশজ শিল্পের বিকাশ, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের দ্বারা দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে দারিদ্রের দুষ্ট চক্র থেকে মুক্তি দেয়া এবং সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জন ইত্যাদি সামনে রেখে প্রতি অর্থবছরে প্রণীত জাতীয় বাজেটের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ কর ও পরোক্ষ করের বিষয়ে প্রশাসনিক ও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়ে থাকে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এই সব প্রশাসনিক ও আইনি পদক্ষেপ প্রণয়ন করে।
বাংলাদেশ সরকারের রাজস্বের প্রধান কয়টি উৎস ছিল ?
{ "answer_start": [ 937, 937 ], "text": [ "তিনটি", "তিনটি" ] }
bn_wiki_1900_02
পৃথিবী
পৃথিবী সূর্য থেকে দূরত্ব অনুযায়ী তৃতীয়, সর্বাপেক্ষা অধিক ঘনত্বযুক্ত এবং সৌরজগতের আটটি গ্রহের মধ্যে পঞ্চম বৃহত্তম গ্রহ। সূর্য হতে এটির দূরত্ব প্রায় ১৫ কোটি কি.মি।এটি সৌরজগতের চারটি কঠিন গ্রহের অন্যতম। পৃথিবীর অপর নাম "বিশ্ব" বা "নীলগ্রহ"। ইংরেজি ভাষায় পরিচিত আর্থ নামে, গ্রিক ভাষায় পরিচিত গাইয়া নামে, লাতিন ভাষায় এই গ্রহের নাম "টেরা।
পৃথিবী সৌরজগতের আটটি গ্রহের মধ্যে কততম বৃহত্তম গ্রহ ?
{ "answer_start": [ 101, 101 ], "text": [ "পঞ্চম ", "পঞ্চম " ] }
bn_wiki_1900_03
পৃথিবী
পৃথিবী সূর্য থেকে দূরত্ব অনুযায়ী তৃতীয়, সর্বাপেক্ষা অধিক ঘনত্বযুক্ত এবং সৌরজগতের আটটি গ্রহের মধ্যে পঞ্চম বৃহত্তম গ্রহ। সূর্য হতে এটির দূরত্ব প্রায় ১৫ কোটি কি.মি।এটি সৌরজগতের চারটি কঠিন গ্রহের অন্যতম। পৃথিবীর অপর নাম "বিশ্ব" বা "নীলগ্রহ"। ইংরেজি ভাষায় পরিচিত আর্থ নামে, গ্রিক ভাষায় পরিচিত গাইয়া নামে, লাতিন ভাষায় এই গ্রহের নাম "টেরা।
সূর্য হতে এটির দূরত্ব প্রায় কত কোটি কি.মি ?
{ "answer_start": [ 150, 150 ], "text": [ "১৫ ", "১৫ " ] }
bn_wiki_0247_01
স্পেস এক্স স্টারশিপ
স্টারশিপ হল মার্কিন মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স কর্তৃক বিকশিত সম্পূর্ণ পুনঃব্যবহারযোগ্য উন্নয়নাধীন উৎক্ষেপণ যানের একটি শ্রেণি। উৎক্ষেপণ যানে মরিচাবিহীন ইস্পাত থেকে তৈরি একটি পুনঃব্যবহারযোগ্য অত্যন্ত ভারী বুস্টার ও স্টারশিপ মহাকাশযান রয়েছে, যা র‍্যাপ্টর রকেট ইঞ্জিন ব্যবহার করে তরল মিথেনের সঙ্গে তরল অক্সিজেন ধরে রাখার জন্য নকশা করা হয়েছে। মহাকাশে স্টারশিপের বৃহৎ পেলোড ধারন ক্ষমতা ও সম্পূর্ণ পুনঃব্যবহারযোগ্যতা, এটিকে অত্যন্ত ব্যয়-প্রতিযোগীতামূলক এবং মহাকাশ ভ্রমণ, আন্তঃগ্রহীয় মহাকাশ যাত্রা ও পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের মধ্যে দ্রুত স্থান-থেকে-স্থানে উড্ডয়ন সহ মহাশূন্য উড্ডয়নের অনেকগুলি দিক পরিবেশন করতে সক্ষম করে তুল হবে। এই ক্ষমতার সাথে, রকেটটিকে অনেক মহাকাশ অভিযানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যেমন ডিয়ারমুন প্রকল্প, নাসার আর্টেমিস প্রোগ্রাম ও স্পেসএক্সের মার্স প্রোগ্রাম।
স্টারশিপ কী?
{ "answer_start": [ 12, 12 ], "text": [ "মার্কিন মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স কর্তৃক বিকশিত সম্পূর্ণ পুনঃব্যবহারযোগ্য উন্নয়নাধীন উৎক্ষেপণ যানের একটি শ্রেণি", "মার্কিন মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স কর্তৃক বিকশিত সম্পূর্ণ পুনঃব্যবহারযোগ্য উন্নয়নাধীন উৎক্ষেপণ যানের একটি শ্রেণি" ] }
bn_wiki_0247_02
স্পেস এক্স স্টারশিপ
স্টারশিপ হল মার্কিন মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স কর্তৃক বিকশিত সম্পূর্ণ পুনঃব্যবহারযোগ্য উন্নয়নাধীন উৎক্ষেপণ যানের একটি শ্রেণি। উৎক্ষেপণ যানে মরিচাবিহীন ইস্পাত থেকে তৈরি একটি পুনঃব্যবহারযোগ্য অত্যন্ত ভারী বুস্টার ও স্টারশিপ মহাকাশযান রয়েছে, যা র‍্যাপ্টর রকেট ইঞ্জিন ব্যবহার করে তরল মিথেনের সঙ্গে তরল অক্সিজেন ধরে রাখার জন্য নকশা করা হয়েছে। মহাকাশে স্টারশিপের বৃহৎ পেলোড ধারন ক্ষমতা ও সম্পূর্ণ পুনঃব্যবহারযোগ্যতা, এটিকে অত্যন্ত ব্যয়-প্রতিযোগীতামূলক এবং মহাকাশ ভ্রমণ, আন্তঃগ্রহীয় মহাকাশ যাত্রা ও পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের মধ্যে দ্রুত স্থান-থেকে-স্থানে উড্ডয়ন সহ মহাশূন্য উড্ডয়নের অনেকগুলি দিক পরিবেশন করতে সক্ষম করে তুল হবে। এই ক্ষমতার সাথে, রকেটটিকে অনেক মহাকাশ অভিযানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যেমন ডিয়ারমুন প্রকল্প, নাসার আর্টেমিস প্রোগ্রাম ও স্পেসএক্সের মার্স প্রোগ্রাম।
স্পেসএক্স কী?
{ "answer_start": [ 12, 12 ], "text": [ "মার্কিন মহাকাশ সংস্থা", "মার্কিন মহাকাশ সংস্থা" ] }
bn_wiki_0247_04
স্পেস এক্স স্টারশিপ
স্টারশিপ হল মার্কিন মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স কর্তৃক বিকশিত সম্পূর্ণ পুনঃব্যবহারযোগ্য উন্নয়নাধীন উৎক্ষেপণ যানের একটি শ্রেণি। উৎক্ষেপণ যানে মরিচাবিহীন ইস্পাত থেকে তৈরি একটি পুনঃব্যবহারযোগ্য অত্যন্ত ভারী বুস্টার ও স্টারশিপ মহাকাশযান রয়েছে, যা র‍্যাপ্টর রকেট ইঞ্জিন ব্যবহার করে তরল মিথেনের সঙ্গে তরল অক্সিজেন ধরে রাখার জন্য নকশা করা হয়েছে। মহাকাশে স্টারশিপের বৃহৎ পেলোড ধারন ক্ষমতা ও সম্পূর্ণ পুনঃব্যবহারযোগ্যতা, এটিকে অত্যন্ত ব্যয়-প্রতিযোগীতামূলক এবং মহাকাশ ভ্রমণ, আন্তঃগ্রহীয় মহাকাশ যাত্রা ও পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের মধ্যে দ্রুত স্থান-থেকে-স্থানে উড্ডয়ন সহ মহাশূন্য উড্ডয়নের অনেকগুলি দিক পরিবেশন করতে সক্ষম করে তুল হবে। এই ক্ষমতার সাথে, রকেটটিকে অনেক মহাকাশ অভিযানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যেমন ডিয়ারমুন প্রকল্প, নাসার আর্টেমিস প্রোগ্রাম ও স্পেসএক্সের মার্স প্রোগ্রাম।
ডিয়ারমুন প্রকল্পে কি বলা হয়েছে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0247_05
স্পেস এক্স স্টারশিপ
স্টারশিপ হল মার্কিন মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স কর্তৃক বিকশিত সম্পূর্ণ পুনঃব্যবহারযোগ্য উন্নয়নাধীন উৎক্ষেপণ যানের একটি শ্রেণি। উৎক্ষেপণ যানে মরিচাবিহীন ইস্পাত থেকে তৈরি একটি পুনঃব্যবহারযোগ্য অত্যন্ত ভারী বুস্টার ও স্টারশিপ মহাকাশযান রয়েছে, যা র‍্যাপ্টর রকেট ইঞ্জিন ব্যবহার করে তরল মিথেনের সঙ্গে তরল অক্সিজেন ধরে রাখার জন্য নকশা করা হয়েছে। মহাকাশে স্টারশিপের বৃহৎ পেলোড ধারন ক্ষমতা ও সম্পূর্ণ পুনঃব্যবহারযোগ্যতা, এটিকে অত্যন্ত ব্যয়-প্রতিযোগীতামূলক এবং মহাকাশ ভ্রমণ, আন্তঃগ্রহীয় মহাকাশ যাত্রা ও পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের মধ্যে দ্রুত স্থান-থেকে-স্থানে উড্ডয়ন সহ মহাশূন্য উড্ডয়নের অনেকগুলি দিক পরিবেশন করতে সক্ষম করে তুল হবে। এই ক্ষমতার সাথে, রকেটটিকে অনেক মহাকাশ অভিযানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যেমন ডিয়ারমুন প্রকল্প, নাসার আর্টেমিস প্রোগ্রাম ও স্পেসএক্সের মার্স প্রোগ্রাম।
মার্কিন মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স এর মূল উদ্দেশ্য কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0908_02
মোবাইল ব্যাংকিং
এটি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে এমন দেশগুলির একটি তালিকা যা বিগত তিন মাসে নন-এসএমএস মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেন ছিল এমন লোকদের শতাংশ দ্বারা পরিমাপ করা হয়েছে। ২০১২ সালে জিএমআই এনপিএস জরিপের সাথে বেইন, রিসার্চ নাও অ্যান্ড বেইন থেকে এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তালিকায় এসএমএস মোবাইল ব্যাংকিং অন্তর্ভুক্ত করা হলে কেনিয়ার মতো আফ্রিকান দেশগুলি উচ্চ স্থান অর্জন করবে। ২০১১ সালের হিসাবে কেনিয়ার জনসংখ্যার ৩৮% এম-পেসার গ্রাহক হিসেবে রয়েছে। যদিও ২০১৬ সালের হিসাবে কেনিয়ার ব্যাংকিং খাতে সেসব ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে যারা তাদের অ্যাপ্লিকেশনগুলি রাখার জন্য অ্যান্ড্রয়েড প্লে স্টোর এবং অ্যাপল স্টোরকে বেছে নিয়েছে। ইক্যুইটি ব্যাংক কেনিয়া লিমিটেড এজি ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন এবং কো-অপারেটিভ ব্যাংক এমকো-অপ ক্যাশ অ্যাপ্লিকেশনের মতো কেনিয়ার মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে সাফল্য প্রমাণিত হয়েছে। বিশ্বের এমন অনেক জায়গায় মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করা হয় যেখানে অবকাঠামোর পরিমাণ খুব কম বা একেবারেই নেই, বিশেষ করে প্রত্যন্ত ও গ্রামাঞ্চলে। মোবাইল বাণিজ্যের এই দিকটি এমন দেশগুলিতেও জনপ্রিয় যেখানে তাদের জনসংখ্যার বেশিরভাগই ব্যাংকিংয়ের সাথে জড়িত নন। এইসব দেশে বেশিরভাগক্ষেত্রেই ব্যাংকগুলি কেবল বড় বড় শহরগুলিতে অবস্থান করে এবং নিকটতম ব্যাংকে যেতেও গ্রাহকদেরকে শত শত মাইল ভ্রমণ করতে হয়। ইরানে পার্সিয়ান, তেজারাত, পাসারগাদ ব্যাংক, মেল্লাত, সদেরাত, সেপাহ, এদবি এবং ব্যাংকমেলির মতো ব্যাংকগুলি এই পরিষেবা প্রদান করে। ব্যাঙ্কো ইন্ডাস্ট্রিয়াল গুয়াতেমালায় এই পরিষেবা প্রদান করে। মেক্সিকোর নাগরিকরা ওমনিলাইফ, ব্যানকোমার এবং এমপাওয়ার ভেঞ্চারের মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা পেয়ে থাকেন। কেনিয়ার সাফারিকমে (ভোডাফোন গ্রুপের অংশ) এম-পেসা সার্ভিস রয়েছে, যা মূলত সীমিত পরিমাণ অর্থ স্থানান্তর করতে ব্যবহৃত হয়, কিন্তু ক্রমবর্ধমানভাবে ইউটিলিটি বিল পরিশোধকরতেও ব্যবহৃত হচ্ছে। ২০০৯ সালে, জাইন কেনিয়া এবং আফ্রিকার অন্যান্য দেশে তাদের নিজস্ব মোবাইল মানি ট্রান্সফার ব্যবসা চালু করেছে, যা জ্যাপ নামে পরিচিত। কেনিয়ার আরও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান যেমন টেঞ্জেরিন, মোবিকাশ এবং ফানট্রেঞ্চ লিমিটেডের স্বতন্ত্র মোবাইল অর্থ লেনদেন ব্যবস্থা রয়েছে। সোমালিয়ায়, অনেক টেলিকম কোম্পানি মোবাইল ব্যাংকিং প্রদান করে, যেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল হরমুদ টেলিকম এবং এর জেডএএডি পরিষেবা। টেলিনর পাকিস্তান ২০০৯ সালে তামির ব্যাংকের সমন্বয়ে "ইজি পয়সা" নামে একটি মোবাইল ব্যাংকিং সমাধান চালু করেছে। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই) এবং আইসিআইসিআই ব্যাংকের ব্যবসায়িক সংবাদদাতা ইকো ইন্ডিয়া ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে তাদের গ্রাহকদেরকে (যাদের প্রায় ৮০%-ই অভিবাসী বা ব্যাংকিংয়ে জড়িত নন এমন ব্যক্তি) ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, আমানত, উত্তোলন এবং রেমিটেন্স পরিষেবা, ক্ষুদ্রবীমা এবং মাইক্রো-ফিনান্স সুবিধা প্রদান করে। ২০১০ সালে কেবল এক বছরেই কেনিয়া, চীন, ব্রাজিল এবং যুক্তরাষ্ট্রে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহারকারীর সংখ্যা যথাক্রমে ২০০ শতাংশ, ১৫০ শতাংশ, ১১০ শতাংশ এবং ১০০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।
ব্যাঙ্কো ইন্ডাস্ট্রিয়াল কোথায় মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা প্রদান করে?
{ "answer_start": [ 1370, 1370 ], "text": [ "গুয়াতেমালায়", "গুয়াতেমালায়" ] }
bn_wiki_0908_03
মোবাইল ব্যাংকিং
এটি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে এমন দেশগুলির একটি তালিকা যা বিগত তিন মাসে নন-এসএমএস মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেন ছিল এমন লোকদের শতাংশ দ্বারা পরিমাপ করা হয়েছে। ২০১২ সালে জিএমআই এনপিএস জরিপের সাথে বেইন, রিসার্চ নাও অ্যান্ড বেইন থেকে এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তালিকায় এসএমএস মোবাইল ব্যাংকিং অন্তর্ভুক্ত করা হলে কেনিয়ার মতো আফ্রিকান দেশগুলি উচ্চ স্থান অর্জন করবে। ২০১১ সালের হিসাবে কেনিয়ার জনসংখ্যার ৩৮% এম-পেসার গ্রাহক হিসেবে রয়েছে। যদিও ২০১৬ সালের হিসাবে কেনিয়ার ব্যাংকিং খাতে সেসব ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে যারা তাদের অ্যাপ্লিকেশনগুলি রাখার জন্য অ্যান্ড্রয়েড প্লে স্টোর এবং অ্যাপল স্টোরকে বেছে নিয়েছে। ইক্যুইটি ব্যাংক কেনিয়া লিমিটেড এজি ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন এবং কো-অপারেটিভ ব্যাংক এমকো-অপ ক্যাশ অ্যাপ্লিকেশনের মতো কেনিয়ার মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে সাফল্য প্রমাণিত হয়েছে। বিশ্বের এমন অনেক জায়গায় মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করা হয় যেখানে অবকাঠামোর পরিমাণ খুব কম বা একেবারেই নেই, বিশেষ করে প্রত্যন্ত ও গ্রামাঞ্চলে। মোবাইল বাণিজ্যের এই দিকটি এমন দেশগুলিতেও জনপ্রিয় যেখানে তাদের জনসংখ্যার বেশিরভাগই ব্যাংকিংয়ের সাথে জড়িত নন। এইসব দেশে বেশিরভাগক্ষেত্রেই ব্যাংকগুলি কেবল বড় বড় শহরগুলিতে অবস্থান করে এবং নিকটতম ব্যাংকে যেতেও গ্রাহকদেরকে শত শত মাইল ভ্রমণ করতে হয়। ইরানে পার্সিয়ান, তেজারাত, পাসারগাদ ব্যাংক, মেল্লাত, সদেরাত, সেপাহ, এদবি এবং ব্যাংকমেলির মতো ব্যাংকগুলি এই পরিষেবা প্রদান করে। ব্যাঙ্কো ইন্ডাস্ট্রিয়াল গুয়াতেমালায় এই পরিষেবা প্রদান করে। মেক্সিকোর নাগরিকরা ওমনিলাইফ, ব্যানকোমার এবং এমপাওয়ার ভেঞ্চারের মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা পেয়ে থাকেন। কেনিয়ার সাফারিকমে (ভোডাফোন গ্রুপের অংশ) এম-পেসা সার্ভিস রয়েছে, যা মূলত সীমিত পরিমাণ অর্থ স্থানান্তর করতে ব্যবহৃত হয়, কিন্তু ক্রমবর্ধমানভাবে ইউটিলিটি বিল পরিশোধকরতেও ব্যবহৃত হচ্ছে। ২০০৯ সালে, জাইন কেনিয়া এবং আফ্রিকার অন্যান্য দেশে তাদের নিজস্ব মোবাইল মানি ট্রান্সফার ব্যবসা চালু করেছে, যা জ্যাপ নামে পরিচিত। কেনিয়ার আরও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান যেমন টেঞ্জেরিন, মোবিকাশ এবং ফানট্রেঞ্চ লিমিটেডের স্বতন্ত্র মোবাইল অর্থ লেনদেন ব্যবস্থা রয়েছে। সোমালিয়ায়, অনেক টেলিকম কোম্পানি মোবাইল ব্যাংকিং প্রদান করে, যেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল হরমুদ টেলিকম এবং এর জেডএএডি পরিষেবা। টেলিনর পাকিস্তান ২০০৯ সালে তামির ব্যাংকের সমন্বয়ে "ইজি পয়সা" নামে একটি মোবাইল ব্যাংকিং সমাধান চালু করেছে। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই) এবং আইসিআইসিআই ব্যাংকের ব্যবসায়িক সংবাদদাতা ইকো ইন্ডিয়া ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে তাদের গ্রাহকদেরকে (যাদের প্রায় ৮০%-ই অভিবাসী বা ব্যাংকিংয়ে জড়িত নন এমন ব্যক্তি) ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, আমানত, উত্তোলন এবং রেমিটেন্স পরিষেবা, ক্ষুদ্রবীমা এবং মাইক্রো-ফিনান্স সুবিধা প্রদান করে। ২০১০ সালে কেবল এক বছরেই কেনিয়া, চীন, ব্রাজিল এবং যুক্তরাষ্ট্রে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহারকারীর সংখ্যা যথাক্রমে ২০০ শতাংশ, ১৫০ শতাংশ, ১১০ শতাংশ এবং ১০০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।
জেডএএডি পরিষেবা কোন টেলিকম প্রদান করে?
{ "answer_start": [ 2056, 2056 ], "text": [ "হরমুদ টেলিকম", "হরমুদ টেলিকম" ] }
bn_wiki_0908_04
মোবাইল ব্যাংকিং
এটি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে এমন দেশগুলির একটি তালিকা যা বিগত তিন মাসে নন-এসএমএস মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেন ছিল এমন লোকদের শতাংশ দ্বারা পরিমাপ করা হয়েছে। ২০১২ সালে জিএমআই এনপিএস জরিপের সাথে বেইন, রিসার্চ নাও অ্যান্ড বেইন থেকে এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তালিকায় এসএমএস মোবাইল ব্যাংকিং অন্তর্ভুক্ত করা হলে কেনিয়ার মতো আফ্রিকান দেশগুলি উচ্চ স্থান অর্জন করবে। ২০১১ সালের হিসাবে কেনিয়ার জনসংখ্যার ৩৮% এম-পেসার গ্রাহক হিসেবে রয়েছে। যদিও ২০১৬ সালের হিসাবে কেনিয়ার ব্যাংকিং খাতে সেসব ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে যারা তাদের অ্যাপ্লিকেশনগুলি রাখার জন্য অ্যান্ড্রয়েড প্লে স্টোর এবং অ্যাপল স্টোরকে বেছে নিয়েছে। ইক্যুইটি ব্যাংক কেনিয়া লিমিটেড এজি ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন এবং কো-অপারেটিভ ব্যাংক এমকো-অপ ক্যাশ অ্যাপ্লিকেশনের মতো কেনিয়ার মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে সাফল্য প্রমাণিত হয়েছে। বিশ্বের এমন অনেক জায়গায় মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করা হয় যেখানে অবকাঠামোর পরিমাণ খুব কম বা একেবারেই নেই, বিশেষ করে প্রত্যন্ত ও গ্রামাঞ্চলে। মোবাইল বাণিজ্যের এই দিকটি এমন দেশগুলিতেও জনপ্রিয় যেখানে তাদের জনসংখ্যার বেশিরভাগই ব্যাংকিংয়ের সাথে জড়িত নন। এইসব দেশে বেশিরভাগক্ষেত্রেই ব্যাংকগুলি কেবল বড় বড় শহরগুলিতে অবস্থান করে এবং নিকটতম ব্যাংকে যেতেও গ্রাহকদেরকে শত শত মাইল ভ্রমণ করতে হয়। ইরানে পার্সিয়ান, তেজারাত, পাসারগাদ ব্যাংক, মেল্লাত, সদেরাত, সেপাহ, এদবি এবং ব্যাংকমেলির মতো ব্যাংকগুলি এই পরিষেবা প্রদান করে। ব্যাঙ্কো ইন্ডাস্ট্রিয়াল গুয়াতেমালায় এই পরিষেবা প্রদান করে। মেক্সিকোর নাগরিকরা ওমনিলাইফ, ব্যানকোমার এবং এমপাওয়ার ভেঞ্চারের মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা পেয়ে থাকেন। কেনিয়ার সাফারিকমে (ভোডাফোন গ্রুপের অংশ) এম-পেসা সার্ভিস রয়েছে, যা মূলত সীমিত পরিমাণ অর্থ স্থানান্তর করতে ব্যবহৃত হয়, কিন্তু ক্রমবর্ধমানভাবে ইউটিলিটি বিল পরিশোধকরতেও ব্যবহৃত হচ্ছে। ২০০৯ সালে, জাইন কেনিয়া এবং আফ্রিকার অন্যান্য দেশে তাদের নিজস্ব মোবাইল মানি ট্রান্সফার ব্যবসা চালু করেছে, যা জ্যাপ নামে পরিচিত। কেনিয়ার আরও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান যেমন টেঞ্জেরিন, মোবিকাশ এবং ফানট্রেঞ্চ লিমিটেডের স্বতন্ত্র মোবাইল অর্থ লেনদেন ব্যবস্থা রয়েছে। সোমালিয়ায়, অনেক টেলিকম কোম্পানি মোবাইল ব্যাংকিং প্রদান করে, যেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল হরমুদ টেলিকম এবং এর জেডএএডি পরিষেবা। টেলিনর পাকিস্তান ২০০৯ সালে তামির ব্যাংকের সমন্বয়ে "ইজি পয়সা" নামে একটি মোবাইল ব্যাংকিং সমাধান চালু করেছে। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই) এবং আইসিআইসিআই ব্যাংকের ব্যবসায়িক সংবাদদাতা ইকো ইন্ডিয়া ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে তাদের গ্রাহকদেরকে (যাদের প্রায় ৮০%-ই অভিবাসী বা ব্যাংকিংয়ে জড়িত নন এমন ব্যক্তি) ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, আমানত, উত্তোলন এবং রেমিটেন্স পরিষেবা, ক্ষুদ্রবীমা এবং মাইক্রো-ফিনান্স সুবিধা প্রদান করে। ২০১০ সালে কেবল এক বছরেই কেনিয়া, চীন, ব্রাজিল এবং যুক্তরাষ্ট্রে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহারকারীর সংখ্যা যথাক্রমে ২০০ শতাংশ, ১৫০ শতাংশ, ১১০ শতাংশ এবং ১০০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।
নাইজেরিয়াতে মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা কোন টেলিকম প্রদান করে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0908_05
মোবাইল ব্যাংকিং
এটি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে এমন দেশগুলির একটি তালিকা যা বিগত তিন মাসে নন-এসএমএস মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেন ছিল এমন লোকদের শতাংশ দ্বারা পরিমাপ করা হয়েছে। ২০১২ সালে জিএমআই এনপিএস জরিপের সাথে বেইন, রিসার্চ নাও অ্যান্ড বেইন থেকে এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তালিকায় এসএমএস মোবাইল ব্যাংকিং অন্তর্ভুক্ত করা হলে কেনিয়ার মতো আফ্রিকান দেশগুলি উচ্চ স্থান অর্জন করবে। ২০১১ সালের হিসাবে কেনিয়ার জনসংখ্যার ৩৮% এম-পেসার গ্রাহক হিসেবে রয়েছে। যদিও ২০১৬ সালের হিসাবে কেনিয়ার ব্যাংকিং খাতে সেসব ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে যারা তাদের অ্যাপ্লিকেশনগুলি রাখার জন্য অ্যান্ড্রয়েড প্লে স্টোর এবং অ্যাপল স্টোরকে বেছে নিয়েছে। ইক্যুইটি ব্যাংক কেনিয়া লিমিটেড এজি ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন এবং কো-অপারেটিভ ব্যাংক এমকো-অপ ক্যাশ অ্যাপ্লিকেশনের মতো কেনিয়ার মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে সাফল্য প্রমাণিত হয়েছে। বিশ্বের এমন অনেক জায়গায় মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করা হয় যেখানে অবকাঠামোর পরিমাণ খুব কম বা একেবারেই নেই, বিশেষ করে প্রত্যন্ত ও গ্রামাঞ্চলে। মোবাইল বাণিজ্যের এই দিকটি এমন দেশগুলিতেও জনপ্রিয় যেখানে তাদের জনসংখ্যার বেশিরভাগই ব্যাংকিংয়ের সাথে জড়িত নন। এইসব দেশে বেশিরভাগক্ষেত্রেই ব্যাংকগুলি কেবল বড় বড় শহরগুলিতে অবস্থান করে এবং নিকটতম ব্যাংকে যেতেও গ্রাহকদেরকে শত শত মাইল ভ্রমণ করতে হয়। ইরানে পার্সিয়ান, তেজারাত, পাসারগাদ ব্যাংক, মেল্লাত, সদেরাত, সেপাহ, এদবি এবং ব্যাংকমেলির মতো ব্যাংকগুলি এই পরিষেবা প্রদান করে। ব্যাঙ্কো ইন্ডাস্ট্রিয়াল গুয়াতেমালায় এই পরিষেবা প্রদান করে। মেক্সিকোর নাগরিকরা ওমনিলাইফ, ব্যানকোমার এবং এমপাওয়ার ভেঞ্চারের মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা পেয়ে থাকেন। কেনিয়ার সাফারিকমে (ভোডাফোন গ্রুপের অংশ) এম-পেসা সার্ভিস রয়েছে, যা মূলত সীমিত পরিমাণ অর্থ স্থানান্তর করতে ব্যবহৃত হয়, কিন্তু ক্রমবর্ধমানভাবে ইউটিলিটি বিল পরিশোধকরতেও ব্যবহৃত হচ্ছে। ২০০৯ সালে, জাইন কেনিয়া এবং আফ্রিকার অন্যান্য দেশে তাদের নিজস্ব মোবাইল মানি ট্রান্সফার ব্যবসা চালু করেছে, যা জ্যাপ নামে পরিচিত। কেনিয়ার আরও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান যেমন টেঞ্জেরিন, মোবিকাশ এবং ফানট্রেঞ্চ লিমিটেডের স্বতন্ত্র মোবাইল অর্থ লেনদেন ব্যবস্থা রয়েছে। সোমালিয়ায়, অনেক টেলিকম কোম্পানি মোবাইল ব্যাংকিং প্রদান করে, যেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল হরমুদ টেলিকম এবং এর জেডএএডি পরিষেবা। টেলিনর পাকিস্তান ২০০৯ সালে তামির ব্যাংকের সমন্বয়ে "ইজি পয়সা" নামে একটি মোবাইল ব্যাংকিং সমাধান চালু করেছে। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই) এবং আইসিআইসিআই ব্যাংকের ব্যবসায়িক সংবাদদাতা ইকো ইন্ডিয়া ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে তাদের গ্রাহকদেরকে (যাদের প্রায় ৮০%-ই অভিবাসী বা ব্যাংকিংয়ে জড়িত নন এমন ব্যক্তি) ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, আমানত, উত্তোলন এবং রেমিটেন্স পরিষেবা, ক্ষুদ্রবীমা এবং মাইক্রো-ফিনান্স সুবিধা প্রদান করে। ২০১০ সালে কেবল এক বছরেই কেনিয়া, চীন, ব্রাজিল এবং যুক্তরাষ্ট্রে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহারকারীর সংখ্যা যথাক্রমে ২০০ শতাংশ, ১৫০ শতাংশ, ১১০ শতাংশ এবং ১০০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।
ইতালিতে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহারের হার কত শতাংশ?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2071_01
রজার ফেদেরার
রজার ফেদেরার (জন্ম ৮ই আগস্ট, ১৯৮১) একজন সুইস পেশাদারী টেনিস খেলোয়াড়। তিনি ইতিহাসের সবচেয়ে সফল টেনিস খেলোয়াড়দের মধ্যে অন্যতম। তিনি বর্তমানে এটিপি র‌্যাংকিং অনুযায়ী বিশ্বের ২ নম্বর খেলোয়াড় । পিট সাম্প্রাস সহ অনেক টেনিস কিংবদন্তী, টেনিস সমালোচক, তার সমসাময়িক খেলোয়াড়সহ অনেকেই মনে করেন তিনি সর্বকালের সেরা টেনিস খেলোয়াড় । তিনি ২রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৪ তারিখ ত্থেকে ২০০৮ সালের শেষভাগ পর্যন্ত টানা ২৩৭ সপ্তাহ বিশ্বের ১ নম্বর খেলোয়াড় ছিলেন, যা একটি রেকর্ড । ২০০৪ সালে ফেদেরার ম্যাট্‌স উইলান্ডারের পর প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে একই বছরে তিনটি গ্র্যান্ড স্ল্যাম শিরোপা জয়ের কৃতিত্ব দেখান। ২০০৬ ও ২০০৭ সালে তিনি এই সাফল্যের পুনরাবৃত্তি করেন। তিনি এ পর্যন্ত ২০ টি গ্র্যান্ড স্ল্যাম, ৪টি টেনিস মাস্টার্স কাপ, ও ১৫টি টেনিস মাস্টার্স সিরিজ শিরোপা জিতেছেন। তিনিই একমাত্র খেলোয়াড় যিনি পরপর পাঁচ বছর উইম্বলডন (২০০৩-২০০৭) ও ইউ এস ওপেন (২০০৪-২০০৮) শিরোপা জিতেছেন। ফেদেরার ষষ্ঠ পুরুষ টেনিস খেলোয়াড় হিসেবে চারটি গ্র্যান্ড স্ল্যামই জয়ের কৃতিত্ব দেখান ।
রজার ফেদেরার এর জন্ম কবে?
{ "answer_start": [ 19, 14 ], "text": [ "৮ই আগস্ট, ১৯৮১", "জন্ম ৮ই আগস্ট, ১৯৮১" ] }
bn_wiki_2071_03
রজার ফেদেরার
রজার ফেদেরার (জন্ম ৮ই আগস্ট, ১৯৮১) একজন সুইস পেশাদারী টেনিস খেলোয়াড়। তিনি ইতিহাসের সবচেয়ে সফল টেনিস খেলোয়াড়দের মধ্যে অন্যতম। তিনি বর্তমানে এটিপি র‌্যাংকিং অনুযায়ী বিশ্বের ২ নম্বর খেলোয়াড় । পিট সাম্প্রাস সহ অনেক টেনিস কিংবদন্তী, টেনিস সমালোচক, তার সমসাময়িক খেলোয়াড়সহ অনেকেই মনে করেন তিনি সর্বকালের সেরা টেনিস খেলোয়াড় । তিনি ২রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৪ তারিখ ত্থেকে ২০০৮ সালের শেষভাগ পর্যন্ত টানা ২৩৭ সপ্তাহ বিশ্বের ১ নম্বর খেলোয়াড় ছিলেন, যা একটি রেকর্ড । ২০০৪ সালে ফেদেরার ম্যাট্‌স উইলান্ডারের পর প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে একই বছরে তিনটি গ্র্যান্ড স্ল্যাম শিরোপা জয়ের কৃতিত্ব দেখান। ২০০৬ ও ২০০৭ সালে তিনি এই সাফল্যের পুনরাবৃত্তি করেন। তিনি এ পর্যন্ত ২০ টি গ্র্যান্ড স্ল্যাম, ৪টি টেনিস মাস্টার্স কাপ, ও ১৫টি টেনিস মাস্টার্স সিরিজ শিরোপা জিতেছেন। তিনিই একমাত্র খেলোয়াড় যিনি পরপর পাঁচ বছর উইম্বলডন (২০০৩-২০০৭) ও ইউ এস ওপেন (২০০৪-২০০৮) শিরোপা জিতেছেন। ফেদেরার ষষ্ঠ পুরুষ টেনিস খেলোয়াড় হিসেবে চারটি গ্র্যান্ড স্ল্যামই জয়ের কৃতিত্ব দেখান ।
কবে ফেদেরার ম্যাট্‌স উইলান্ডারের পর প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে একই বছরে তিনটি গ্র্যান্ড স্ল্যাম শিরোপা জয়ের কৃতিত্ব দেখান?
{ "answer_start": [ 464, 464 ], "text": [ "২০০৪ সালে", "২০০৪ সালে" ] }
bn_wiki_2468_01
কলোসিয়াম
কলোসিয়াম, ইতালির রোম শহরে অবস্থিত একটি বৃহৎ উপবৃত্তাকার ছাদবিহীন মঞ্চ। ৫০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এই মঞ্চ সাধারণত গ্ল্যাডিয়েটরদের প্রতিযোগিতা এবং জনসাধারণের উদ্দেশ্যে কোন প্রদর্শনীর জন্য ব্যবহৃত হত। এর অবস্থান রোমান ফোরামের ঠিক পশ্চিমে, যার নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ৭০ থেকে ৭২ খ্রিষ্টাব্দের মাঝে কোন এক সময়; এসময় সম্রাট ভেসপাসিয়ানের রাজত্ব ছিল। রোমান সাম্রাজ্যের সবচেয়ে বড় এই স্থাপনার নির্মাণকাজ শেষ হয়েছিল ৮০ খ্রিষ্টাব্দে সম্রাট তিতুসের রাজত্বকালে। পরে দোমিতিয়ানের শাসনামলে এটির আরও পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করা হয়। এর আদি নাম ছিল ফ্ল্যাভিয়ান নাট্যশালা। ষষ্ঠ শতকের পূর্বে ভূমিকম্প এবং অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এটির পুননির্মাণ ও পরিবর্তন সাধন করা হয়। পরবর্তী শতকগুলোতে কলোসিয়াম অবহেলা, ভূমিকম্প ও এর নির্মাতাদের দ্বারাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর বহির্তোরণের এক-তৃতীয়াংশের বেশি এখনও টিকে আছে। কলোসিয়াম একেবারেই মুক্তভাবে দাড়িয়ে থাকা একটি কাঠামো যার বাহ্যিক এবং অন্তস্থ দৃশ্য দুটি রোমান থিয়েটারের আদলে কল্পনা করা হয়। পাখির চোখে দেখলে এটি ইতালিয়ান পাচ পয়সা কয়েনের আকৃতি প্রদর্শন করে। তবে ভূমি নকশা একদম বৃত্তাকার নয় বরং উপবৃত্তাকার। ১৮৯ মিটার (৬১৫ ফিট / ৬৪০ রোমান ফুট) লম্বা এবং ১৫৬ মিটার (৫১০ ফিট / ৫২৮ রোমান ফুট) চওড়া। মোট ২৪০০০ বর্গমিটার এলাকা নিয়ে এর বিস্তৃতি। বাইরের দেয়ালের উচ্চতা হল ৪৮ মিটার (১৫৭ ফিট / ১৬৫ রোমান ফুট). ঘের মূলত ৫৪৫ মিটার (১৭৮৮ ফিট / ১৮৩৫ রোমান ফুট)। সেন্ট্রাল এরেনার বা মঞ্চের আকার ডিমের মতো যা লম্বার দিকে ৮৭ মিটার এবং প্রস্থের দিকে ৫৫ মিটার। প্রায় ৫ মিটার উচ্চতার একটি দেয়াল ঘেরা। এর উপর থেকেই আসন বিন্যাস শুরু। নিচে সুরঙ্গাকারে অগভীর প্যাসেজওয়ে তৈরী করা হয়েছে পশুদের আনানেয়া এবং গ্লাডিয়েটরদের যাতায়াতের হন্য ।
কলোসিয়াম কোথায় অবস্থিত ?
{ "answer_start": [ 11, 11 ], "text": [ "ইতালির রোম শহরে", "ইতালির রোম শহরে" ] }
bn_wiki_2468_03
কলোসিয়াম
কলোসিয়াম, ইতালির রোম শহরে অবস্থিত একটি বৃহৎ উপবৃত্তাকার ছাদবিহীন মঞ্চ। ৫০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এই মঞ্চ সাধারণত গ্ল্যাডিয়েটরদের প্রতিযোগিতা এবং জনসাধারণের উদ্দেশ্যে কোন প্রদর্শনীর জন্য ব্যবহৃত হত। এর অবস্থান রোমান ফোরামের ঠিক পশ্চিমে, যার নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ৭০ থেকে ৭২ খ্রিষ্টাব্দের মাঝে কোন এক সময়; এসময় সম্রাট ভেসপাসিয়ানের রাজত্ব ছিল। রোমান সাম্রাজ্যের সবচেয়ে বড় এই স্থাপনার নির্মাণকাজ শেষ হয়েছিল ৮০ খ্রিষ্টাব্দে সম্রাট তিতুসের রাজত্বকালে। পরে দোমিতিয়ানের শাসনামলে এটির আরও পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করা হয়। এর আদি নাম ছিল ফ্ল্যাভিয়ান নাট্যশালা। ষষ্ঠ শতকের পূর্বে ভূমিকম্প এবং অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এটির পুননির্মাণ ও পরিবর্তন সাধন করা হয়। পরবর্তী শতকগুলোতে কলোসিয়াম অবহেলা, ভূমিকম্প ও এর নির্মাতাদের দ্বারাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর বহির্তোরণের এক-তৃতীয়াংশের বেশি এখনও টিকে আছে। কলোসিয়াম একেবারেই মুক্তভাবে দাড়িয়ে থাকা একটি কাঠামো যার বাহ্যিক এবং অন্তস্থ দৃশ্য দুটি রোমান থিয়েটারের আদলে কল্পনা করা হয়। পাখির চোখে দেখলে এটি ইতালিয়ান পাচ পয়সা কয়েনের আকৃতি প্রদর্শন করে। তবে ভূমি নকশা একদম বৃত্তাকার নয় বরং উপবৃত্তাকার। ১৮৯ মিটার (৬১৫ ফিট / ৬৪০ রোমান ফুট) লম্বা এবং ১৫৬ মিটার (৫১০ ফিট / ৫২৮ রোমান ফুট) চওড়া। মোট ২৪০০০ বর্গমিটার এলাকা নিয়ে এর বিস্তৃতি। বাইরের দেয়ালের উচ্চতা হল ৪৮ মিটার (১৫৭ ফিট / ১৬৫ রোমান ফুট). ঘের মূলত ৫৪৫ মিটার (১৭৮৮ ফিট / ১৮৩৫ রোমান ফুট)। সেন্ট্রাল এরেনার বা মঞ্চের আকার ডিমের মতো যা লম্বার দিকে ৮৭ মিটার এবং প্রস্থের দিকে ৫৫ মিটার। প্রায় ৫ মিটার উচ্চতার একটি দেয়াল ঘেরা। এর উপর থেকেই আসন বিন্যাস শুরু। নিচে সুরঙ্গাকারে অগভীর প্যাসেজওয়ে তৈরী করা হয়েছে পশুদের আনানেয়া এবং গ্লাডিয়েটরদের যাতায়াতের হন্য ।
কলোসিয়াম কী কারনে ব্যবহৃত হত?
{ "answer_start": [ 175, 121 ], "text": [ "কোন প্রদর্শনীর জন্য", "গ্ল্যাডিয়েটরদের প্রতিযোগিতা এবং জনসাধারণের উদ্দেশ্যে কোন প্রদর্শনীর জন্য" ] }
bn_wiki_2468_04
কলোসিয়াম
কলোসিয়াম, ইতালির রোম শহরে অবস্থিত একটি বৃহৎ উপবৃত্তাকার ছাদবিহীন মঞ্চ। ৫০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এই মঞ্চ সাধারণত গ্ল্যাডিয়েটরদের প্রতিযোগিতা এবং জনসাধারণের উদ্দেশ্যে কোন প্রদর্শনীর জন্য ব্যবহৃত হত। এর অবস্থান রোমান ফোরামের ঠিক পশ্চিমে, যার নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ৭০ থেকে ৭২ খ্রিষ্টাব্দের মাঝে কোন এক সময়; এসময় সম্রাট ভেসপাসিয়ানের রাজত্ব ছিল। রোমান সাম্রাজ্যের সবচেয়ে বড় এই স্থাপনার নির্মাণকাজ শেষ হয়েছিল ৮০ খ্রিষ্টাব্দে সম্রাট তিতুসের রাজত্বকালে। পরে দোমিতিয়ানের শাসনামলে এটির আরও পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করা হয়। এর আদি নাম ছিল ফ্ল্যাভিয়ান নাট্যশালা। ষষ্ঠ শতকের পূর্বে ভূমিকম্প এবং অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এটির পুননির্মাণ ও পরিবর্তন সাধন করা হয়। পরবর্তী শতকগুলোতে কলোসিয়াম অবহেলা, ভূমিকম্প ও এর নির্মাতাদের দ্বারাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর বহির্তোরণের এক-তৃতীয়াংশের বেশি এখনও টিকে আছে। কলোসিয়াম একেবারেই মুক্তভাবে দাড়িয়ে থাকা একটি কাঠামো যার বাহ্যিক এবং অন্তস্থ দৃশ্য দুটি রোমান থিয়েটারের আদলে কল্পনা করা হয়। পাখির চোখে দেখলে এটি ইতালিয়ান পাচ পয়সা কয়েনের আকৃতি প্রদর্শন করে। তবে ভূমি নকশা একদম বৃত্তাকার নয় বরং উপবৃত্তাকার। ১৮৯ মিটার (৬১৫ ফিট / ৬৪০ রোমান ফুট) লম্বা এবং ১৫৬ মিটার (৫১০ ফিট / ৫২৮ রোমান ফুট) চওড়া। মোট ২৪০০০ বর্গমিটার এলাকা নিয়ে এর বিস্তৃতি। বাইরের দেয়ালের উচ্চতা হল ৪৮ মিটার (১৫৭ ফিট / ১৬৫ রোমান ফুট). ঘের মূলত ৫৪৫ মিটার (১৭৮৮ ফিট / ১৮৩৫ রোমান ফুট)। সেন্ট্রাল এরেনার বা মঞ্চের আকার ডিমের মতো যা লম্বার দিকে ৮৭ মিটার এবং প্রস্থের দিকে ৫৫ মিটার। প্রায় ৫ মিটার উচ্চতার একটি দেয়াল ঘেরা। এর উপর থেকেই আসন বিন্যাস শুরু। নিচে সুরঙ্গাকারে অগভীর প্যাসেজওয়ে তৈরী করা হয়েছে পশুদের আনানেয়া এবং গ্লাডিয়েটরদের যাতায়াতের হন্য ।
রোমান ফোরামের কোন দিকে কলোসিয়াম অবস্থিত ?
{ "answer_start": [ 236, 232 ], "text": [ "পশ্চিমে", "ঠিক পশ্চিমে" ] }
bn_wiki_2468_05
কলোসিয়াম
কলোসিয়াম, ইতালির রোম শহরে অবস্থিত একটি বৃহৎ উপবৃত্তাকার ছাদবিহীন মঞ্চ। ৫০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এই মঞ্চ সাধারণত গ্ল্যাডিয়েটরদের প্রতিযোগিতা এবং জনসাধারণের উদ্দেশ্যে কোন প্রদর্শনীর জন্য ব্যবহৃত হত। এর অবস্থান রোমান ফোরামের ঠিক পশ্চিমে, যার নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ৭০ থেকে ৭২ খ্রিষ্টাব্দের মাঝে কোন এক সময়; এসময় সম্রাট ভেসপাসিয়ানের রাজত্ব ছিল। রোমান সাম্রাজ্যের সবচেয়ে বড় এই স্থাপনার নির্মাণকাজ শেষ হয়েছিল ৮০ খ্রিষ্টাব্দে সম্রাট তিতুসের রাজত্বকালে। পরে দোমিতিয়ানের শাসনামলে এটির আরও পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করা হয়। এর আদি নাম ছিল ফ্ল্যাভিয়ান নাট্যশালা। ষষ্ঠ শতকের পূর্বে ভূমিকম্প এবং অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এটির পুননির্মাণ ও পরিবর্তন সাধন করা হয়। পরবর্তী শতকগুলোতে কলোসিয়াম অবহেলা, ভূমিকম্প ও এর নির্মাতাদের দ্বারাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর বহির্তোরণের এক-তৃতীয়াংশের বেশি এখনও টিকে আছে। কলোসিয়াম একেবারেই মুক্তভাবে দাড়িয়ে থাকা একটি কাঠামো যার বাহ্যিক এবং অন্তস্থ দৃশ্য দুটি রোমান থিয়েটারের আদলে কল্পনা করা হয়। পাখির চোখে দেখলে এটি ইতালিয়ান পাচ পয়সা কয়েনের আকৃতি প্রদর্শন করে। তবে ভূমি নকশা একদম বৃত্তাকার নয় বরং উপবৃত্তাকার। ১৮৯ মিটার (৬১৫ ফিট / ৬৪০ রোমান ফুট) লম্বা এবং ১৫৬ মিটার (৫১০ ফিট / ৫২৮ রোমান ফুট) চওড়া। মোট ২৪০০০ বর্গমিটার এলাকা নিয়ে এর বিস্তৃতি। বাইরের দেয়ালের উচ্চতা হল ৪৮ মিটার (১৫৭ ফিট / ১৬৫ রোমান ফুট). ঘের মূলত ৫৪৫ মিটার (১৭৮৮ ফিট / ১৮৩৫ রোমান ফুট)। সেন্ট্রাল এরেনার বা মঞ্চের আকার ডিমের মতো যা লম্বার দিকে ৮৭ মিটার এবং প্রস্থের দিকে ৫৫ মিটার। প্রায় ৫ মিটার উচ্চতার একটি দেয়াল ঘেরা। এর উপর থেকেই আসন বিন্যাস শুরু। নিচে সুরঙ্গাকারে অগভীর প্যাসেজওয়ে তৈরী করা হয়েছে পশুদের আনানেয়া এবং গ্লাডিয়েটরদের যাতায়াতের হন্য ।
কার শাসন অবসানের পরে ডোমাস ওরিয়া অব্যবহৃত পড়ে থাকে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1407_01
রক্ত
রক্ত হল মানুষের এবং উচ্চশ্রেণীর মেরুদন্ডী প্রাণিদেহের এক প্রকার তরল সংবহনতন্ত্র যা কোষে প্রয়োজনীয় পদার্থ যেমন পুষ্টি এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং বিপাকীয় বর্জ্যপদার্থ গুলোকে একই কোষ থেকে দূরীভূত করে। রক্ত জৈব ও অজৈব পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত সামান্য লবণাক্ত, আঠালো, ক্ষারধর্মী ও লালবর্ণের ঘন তরল পদার্থ যা হৃৎপিণ্ড, ধমনী, শিরা ও কৈশিক জালিকার মধ্য দিয়ে নিয়মিত প্রবাহিত হয়। রক্ত একধরনের তরল যোজক কলা। রক্ত প্রধানত দেহে অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ পরিবাহিত করে। রক্ত হল আমাদেরে দেহের জ্বালানি স্বরূপ। রক্ত রক্তরসে অবস্থিত রক্ত কণিকা দিয়ে গঠিত।রক্তের তরলের ৫৫% রক্তরস এবং বেশির ভাগই পানি(৯২%) এবং এতে আরও আছে আয়ন , হরমোন , কার্বন ডাই অক্সাইড (মলত্যাগকারী পণ্য পরিবহনের প্রধান মাধ্যম হচ্ছে রক্তরস) এবং রক্ত কণিকা। মানবদেহে মোট ওজনের শতকরা ৭ ভাগ রক্ত থাকে (গড়ে মানবদেহে ৫-৬ লিটার রক্ত থাকে)। অ্যালবুমিন হলো রক্তরসের প্রধান প্রোটিন এবং এটি রক্তের কোলয়েডাল অসমোটিক চাপ কে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।রক্ত কণিকা প্রধানত লোহিত রক্তকণিকা (একে এরিথ্রোসাইট বলা হয), শ্বেত রক্তকণিকা (একে লিউকোসাইটও বলা হয়) এবং অনুচক্রিকা (একে প্লেটলেট বা থ্রম্বোসাইটও বলা হয়)।
রক্ত কী?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "রক্ত হল মানুষের এবং উচ্চশ্রেণীর মেরুদন্ডী প্রাণিদেহের এক প্রকার তরল সংবহনতন্ত্র যা কোষে প্রয়োজনীয় পদার্থ যেমন পুষ্টি এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং বিপাকীয় বর্জ্যপদার্থ গুলোকে একই কোষ থেকে দূরীভূত করে।", "রক্ত হল মানুষের এবং উচ্চশ্রেণীর মেরুদন্ডী প্রাণিদেহের এক প্রকার তরল সংবহনতন্ত্র যা কোষে প্রয়োজনীয় পদার্থ যেমন পুষ্টি এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং বিপাকীয় বর্জ্যপদার্থ গুলোকে একই কোষ থেকে দূরীভূত করে।" ] }
bn_wiki_1407_03
রক্ত
রক্ত হল মানুষের এবং উচ্চশ্রেণীর মেরুদন্ডী প্রাণিদেহের এক প্রকার তরল সংবহনতন্ত্র যা কোষে প্রয়োজনীয় পদার্থ যেমন পুষ্টি এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং বিপাকীয় বর্জ্যপদার্থ গুলোকে একই কোষ থেকে দূরীভূত করে। রক্ত জৈব ও অজৈব পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত সামান্য লবণাক্ত, আঠালো, ক্ষারধর্মী ও লালবর্ণের ঘন তরল পদার্থ যা হৃৎপিণ্ড, ধমনী, শিরা ও কৈশিক জালিকার মধ্য দিয়ে নিয়মিত প্রবাহিত হয়। রক্ত একধরনের তরল যোজক কলা। রক্ত প্রধানত দেহে অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ পরিবাহিত করে। রক্ত হল আমাদেরে দেহের জ্বালানি স্বরূপ। রক্ত রক্তরসে অবস্থিত রক্ত কণিকা দিয়ে গঠিত।রক্তের তরলের ৫৫% রক্তরস এবং বেশির ভাগই পানি(৯২%) এবং এতে আরও আছে আয়ন , হরমোন , কার্বন ডাই অক্সাইড (মলত্যাগকারী পণ্য পরিবহনের প্রধান মাধ্যম হচ্ছে রক্তরস) এবং রক্ত কণিকা। মানবদেহে মোট ওজনের শতকরা ৭ ভাগ রক্ত থাকে (গড়ে মানবদেহে ৫-৬ লিটার রক্ত থাকে)। অ্যালবুমিন হলো রক্তরসের প্রধান প্রোটিন এবং এটি রক্তের কোলয়েডাল অসমোটিক চাপ কে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।রক্ত কণিকা প্রধানত লোহিত রক্তকণিকা (একে এরিথ্রোসাইট বলা হয), শ্বেত রক্তকণিকা (একে লিউকোসাইটও বলা হয়) এবং অনুচক্রিকা (একে প্লেটলেট বা থ্রম্বোসাইটও বলা হয়)।
রক্ত কিসের কিসের মধ্য দিয়ে নিয়মিত প্রবাহিত হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1407_04
রক্ত
রক্ত হল মানুষের এবং উচ্চশ্রেণীর মেরুদন্ডী প্রাণিদেহের এক প্রকার তরল সংবহনতন্ত্র যা কোষে প্রয়োজনীয় পদার্থ যেমন পুষ্টি এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং বিপাকীয় বর্জ্যপদার্থ গুলোকে একই কোষ থেকে দূরীভূত করে। রক্ত জৈব ও অজৈব পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত সামান্য লবণাক্ত, আঠালো, ক্ষারধর্মী ও লালবর্ণের ঘন তরল পদার্থ যা হৃৎপিণ্ড, ধমনী, শিরা ও কৈশিক জালিকার মধ্য দিয়ে নিয়মিত প্রবাহিত হয়। রক্ত একধরনের তরল যোজক কলা। রক্ত প্রধানত দেহে অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ পরিবাহিত করে। রক্ত হল আমাদেরে দেহের জ্বালানি স্বরূপ। রক্ত রক্তরসে অবস্থিত রক্ত কণিকা দিয়ে গঠিত।রক্তের তরলের ৫৫% রক্তরস এবং বেশির ভাগই পানি(৯২%) এবং এতে আরও আছে আয়ন , হরমোন , কার্বন ডাই অক্সাইড (মলত্যাগকারী পণ্য পরিবহনের প্রধান মাধ্যম হচ্ছে রক্তরস) এবং রক্ত কণিকা। মানবদেহে মোট ওজনের শতকরা ৭ ভাগ রক্ত থাকে (গড়ে মানবদেহে ৫-৬ লিটার রক্ত থাকে)। অ্যালবুমিন হলো রক্তরসের প্রধান প্রোটিন এবং এটি রক্তের কোলয়েডাল অসমোটিক চাপ কে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।রক্ত কণিকা প্রধানত লোহিত রক্তকণিকা (একে এরিথ্রোসাইট বলা হয), শ্বেত রক্তকণিকা (একে লিউকোসাইটও বলা হয়) এবং অনুচক্রিকা (একে প্লেটলেট বা থ্রম্বোসাইটও বলা হয়)।
মানবদেহে মোট ওজনের শতকরা কত ভাগ রক্ত থাকে?
{ "answer_start": [ 767, 767 ], "text": [ "৭ ", "৭ " ] }
bn_wiki_1407_05
রক্ত
রক্ত হল মানুষের এবং উচ্চশ্রেণীর মেরুদন্ডী প্রাণিদেহের এক প্রকার তরল সংবহনতন্ত্র যা কোষে প্রয়োজনীয় পদার্থ যেমন পুষ্টি এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং বিপাকীয় বর্জ্যপদার্থ গুলোকে একই কোষ থেকে দূরীভূত করে। রক্ত জৈব ও অজৈব পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত সামান্য লবণাক্ত, আঠালো, ক্ষারধর্মী ও লালবর্ণের ঘন তরল পদার্থ যা হৃৎপিণ্ড, ধমনী, শিরা ও কৈশিক জালিকার মধ্য দিয়ে নিয়মিত প্রবাহিত হয়। রক্ত একধরনের তরল যোজক কলা। রক্ত প্রধানত দেহে অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ পরিবাহিত করে। রক্ত হল আমাদেরে দেহের জ্বালানি স্বরূপ। রক্ত রক্তরসে অবস্থিত রক্ত কণিকা দিয়ে গঠিত।রক্তের তরলের ৫৫% রক্তরস এবং বেশির ভাগই পানি(৯২%) এবং এতে আরও আছে আয়ন , হরমোন , কার্বন ডাই অক্সাইড (মলত্যাগকারী পণ্য পরিবহনের প্রধান মাধ্যম হচ্ছে রক্তরস) এবং রক্ত কণিকা। মানবদেহে মোট ওজনের শতকরা ৭ ভাগ রক্ত থাকে (গড়ে মানবদেহে ৫-৬ লিটার রক্ত থাকে)। অ্যালবুমিন হলো রক্তরসের প্রধান প্রোটিন এবং এটি রক্তের কোলয়েডাল অসমোটিক চাপ কে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।রক্ত কণিকা প্রধানত লোহিত রক্তকণিকা (একে এরিথ্রোসাইট বলা হয), শ্বেত রক্তকণিকা (একে লিউকোসাইটও বলা হয়) এবং অনুচক্রিকা (একে প্লেটলেট বা থ্রম্বোসাইটও বলা হয়)।
কোনটি রক্তরসের প্রধান প্রোটিন?
{ "answer_start": [ 820, 820 ], "text": [ "অ্যালবুমিন", "অ্যালবুমিন" ] }
bn_wiki_1126_01
চীনা সামাজিক বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি
১৯৭৭ সালের মে মাসে যখন চীনা সামাজিক বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়, তখন তার লক্ষ্য ছিল চীনে দর্শন ও সামাজিক বিজ্ঞানসমূহের অধ্যয়নের উন্নতি করা। চীনা বিজ্ঞান অ্যাকাডেমির দর্শন ও সামাজিক বিজ্ঞান বিভাগের ১৪টি গবেষণা দলকে আলাদা করে নিয়ে এই অ্যাকাডেমিটি গঠন করা হয়। এর প্রথম সভাপতি ছিলেন হু ছিয়াওমু। এর বর্তমান সভাপতি ওয়াং ওয়েইকুয়াং।এই অ্যাকাডেমির অধীনে ৩৫টি গবেষণা ইনস্টিটিউট, ৯০টি গবেষণা কেন্দ্র, ১টি স্নাতকোত্তর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এবং সমগ্র চীন জুড়ে ১০৫টি জাতীয় শিক্ষায়তনিক সম্প্রদায় রয়েছে। বর্তমানে এই অ্যাকাডেমিতে ৩২০০ জন আবাসিক গবেষক কাজ করছেন। অ্যাকাডেমির সদস্যপদ এবং সম্মানসূচক সদস্যপদ আজীবনের জন্য প্রদান করা হয় এবং এগুলি অ্যাকাডেমির সর্বোচ্চ সম্মানসূচক পদ। বর্তমানে ৪৭ জন সদস্য এবং ৯৫ জন সম্মানসূচক সদস্য।
কত সালে চীনা সামাজিক বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "১৯৭৭", "১৯৭৭" ] }
bn_wiki_1126_04
চীনা সামাজিক বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি
১৯৭৭ সালের মে মাসে যখন চীনা সামাজিক বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়, তখন তার লক্ষ্য ছিল চীনে দর্শন ও সামাজিক বিজ্ঞানসমূহের অধ্যয়নের উন্নতি করা। চীনা বিজ্ঞান অ্যাকাডেমির দর্শন ও সামাজিক বিজ্ঞান বিভাগের ১৪টি গবেষণা দলকে আলাদা করে নিয়ে এই অ্যাকাডেমিটি গঠন করা হয়। এর প্রথম সভাপতি ছিলেন হু ছিয়াওমু। এর বর্তমান সভাপতি ওয়াং ওয়েইকুয়াং।এই অ্যাকাডেমির অধীনে ৩৫টি গবেষণা ইনস্টিটিউট, ৯০টি গবেষণা কেন্দ্র, ১টি স্নাতকোত্তর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এবং সমগ্র চীন জুড়ে ১০৫টি জাতীয় শিক্ষায়তনিক সম্প্রদায় রয়েছে। বর্তমানে এই অ্যাকাডেমিতে ৩২০০ জন আবাসিক গবেষক কাজ করছেন। অ্যাকাডেমির সদস্যপদ এবং সম্মানসূচক সদস্যপদ আজীবনের জন্য প্রদান করা হয় এবং এগুলি অ্যাকাডেমির সর্বোচ্চ সম্মানসূচক পদ। বর্তমানে ৪৭ জন সদস্য এবং ৯৫ জন সম্মানসূচক সদস্য।
বর্তমানে চীনা সামাজিক বিজ্ঞান অ্যাকাডেমিতে কত জন আবাসিক গবেষক কাজ করছেন?
{ "answer_start": [ 527, 527 ], "text": [ "৩২০০", "৩২০০" ] }
bn_wiki_1126_05
চীনা সামাজিক বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি
১৯৭৭ সালের মে মাসে যখন চীনা সামাজিক বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়, তখন তার লক্ষ্য ছিল চীনে দর্শন ও সামাজিক বিজ্ঞানসমূহের অধ্যয়নের উন্নতি করা। চীনা বিজ্ঞান অ্যাকাডেমির দর্শন ও সামাজিক বিজ্ঞান বিভাগের ১৪টি গবেষণা দলকে আলাদা করে নিয়ে এই অ্যাকাডেমিটি গঠন করা হয়। এর প্রথম সভাপতি ছিলেন হু ছিয়াওমু। এর বর্তমান সভাপতি ওয়াং ওয়েইকুয়াং।এই অ্যাকাডেমির অধীনে ৩৫টি গবেষণা ইনস্টিটিউট, ৯০টি গবেষণা কেন্দ্র, ১টি স্নাতকোত্তর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এবং সমগ্র চীন জুড়ে ১০৫টি জাতীয় শিক্ষায়তনিক সম্প্রদায় রয়েছে। বর্তমানে এই অ্যাকাডেমিতে ৩২০০ জন আবাসিক গবেষক কাজ করছেন। অ্যাকাডেমির সদস্যপদ এবং সম্মানসূচক সদস্যপদ আজীবনের জন্য প্রদান করা হয় এবং এগুলি অ্যাকাডেমির সর্বোচ্চ সম্মানসূচক পদ। বর্তমানে ৪৭ জন সদস্য এবং ৯৫ জন সম্মানসূচক সদস্য।
চীনা সামাজিক বিজ্ঞান অ্যাকাডেমির নিজস্ব প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0968_02
ল্যাপটপ
আসল বাহ্যিক উপাদানগুলো দামি এবং সাধারণত মালিকানাধীন এবং পরিবর্তনযোগ্য নয়। অন্যান্য অংশগুলো কম দামি যেমন পাওয়ার জ্যাক কিন্তু এটি পরিবর্তন করতে গেলে ল্যাপটপটি খুলতে ও লাগাতে অভিজ্ঞ লোকের প্রয়োজন হবে। অন্যান্য কম দামি কিন্তু সূক্ষ্ম জিনিসগুলো হয়ত বড় দামি উপাদানের থেকে আলাদা করে কিনতে পাওয়া যাবে না। একটি ল্যাপটপের মাদারবোর্ড ঠিক করতে বা এলসিডি প্যানেল ঠিক করতে গেলে তা ব্যবহৃত ল্যাপটপের দামের থেকেও বেশি হতে পারে। ছোট মাপের একটি পাখা এবং তাপ শোষকগুলোর উপর ল্যাপটপের তাপ নিঃসরন ব্যবস্থা নির্ভর করে। কিন্তু বাতাসের সাথে আসা ধুলো,বালি ইত্যাদির কারণে এগুলো ঢেকে যেতে বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বেশিরভাগ ল্যাপটপেরই কোন ধরনের ময়লা পরিষ্কারক ফিল্টার থাকে না। ফলে এগুলো বছরের পর বছর ব্যবহারের ফলে, এক পর্যায়ে ল্যাপটপটি উত্তপ্ত ও শব্দ করতে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়, চালু হতেই অতিমাত্রায় গরম হয়ে যাচ্ছে ল্যাপটপ। ময়লাগুলো সাধারণত তাপ শোষক এবং পাখা যেখানে মিলিত হয়েছে সেখানে জমে থাকে যেখানে সাধারণভাবে পরিষ্কার করা যায় না। বেশির ভাগ সময় কম্প্রেস এয়ার ব্যবহার করলে এগুলো জায়গা থেকে সরে যায় কিন্তু পুরোপুরি বের হয় না। যখন ল্যাপটপ চালানো হয়, সরে যাওয়া ময়লাগুলো আবার জমা হতে থাকে। সেক্ষেত্রে সম্পূর্নভাবে ল্যাপটপ খুলে সেগুলো পরিষ্কারের প্রয়োজন হয়। কিন্তু, প্রত্যাহিক তাপ শোষক পরিষ্কারের মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে বাঁচা যায়। বেশিরভাগ ল্যাপটপই সাধারণ ব্যবহারকারী দ্বারা খোলা কঠিন এবং এতে বৈদ্যুতিক শক পাবারও সম্ভবনা থাকে। ব্যাটারির ধারনক্ষমতা ব্যবহারের ফলে কমতে থাকে একটু একটু করে। নতুন ব্যাটারি সাধারণত পর্যাপ্ত শক্তি ধারণ করে রাখে যাতে ল্যাপটপটি চার পাঁচ ঘণ্টা চালানো যায় (ব্যবহার, ল্যাপটপের উপাদান, শক্তি ব্যবস্থাপনার উপর ভিত্তি করে)। কিন্তু যতই দিন যায় ব্যাটারির শক্তি ধারণ ক্ষমতা তত কমে যেতে থাকে, কমতে কমতে তা কয়েক মিনিটে এসে যায়। ব্যাটারিগুলো সহজেই প্রতিস্থাপন করা যায় এবং হয়ত আরও ভালো ধারনক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারিও ব্যবহার সম্ভব হতে পারে। কিছু ল্যাপটপের যেমন আল্ট্রাবুক ব্যাটারি খোলা যায় না এগুলো পরিবর্তন করতে হলে সেবা কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হয়। প্রতিস্থাপিত ব্যাটারির দাম হয়ত বেশিও হতে পারে।
একটি ল্যাপটপের মাদারবোর্ড ঠিক করতে বা এলসিডি প্যানেল ঠিক করতে গেলে তা ব্যবহৃত ল্যাপটপের দামের থেকে কী হতে পারে?
{ "answer_start": [ 403, 403 ], "text": [ "বেশি", "বেশি" ] }
bn_wiki_0968_03
ল্যাপটপ
আসল বাহ্যিক উপাদানগুলো দামি এবং সাধারণত মালিকানাধীন এবং পরিবর্তনযোগ্য নয়। অন্যান্য অংশগুলো কম দামি যেমন পাওয়ার জ্যাক কিন্তু এটি পরিবর্তন করতে গেলে ল্যাপটপটি খুলতে ও লাগাতে অভিজ্ঞ লোকের প্রয়োজন হবে। অন্যান্য কম দামি কিন্তু সূক্ষ্ম জিনিসগুলো হয়ত বড় দামি উপাদানের থেকে আলাদা করে কিনতে পাওয়া যাবে না। একটি ল্যাপটপের মাদারবোর্ড ঠিক করতে বা এলসিডি প্যানেল ঠিক করতে গেলে তা ব্যবহৃত ল্যাপটপের দামের থেকেও বেশি হতে পারে। ছোট মাপের একটি পাখা এবং তাপ শোষকগুলোর উপর ল্যাপটপের তাপ নিঃসরন ব্যবস্থা নির্ভর করে। কিন্তু বাতাসের সাথে আসা ধুলো,বালি ইত্যাদির কারণে এগুলো ঢেকে যেতে বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বেশিরভাগ ল্যাপটপেরই কোন ধরনের ময়লা পরিষ্কারক ফিল্টার থাকে না। ফলে এগুলো বছরের পর বছর ব্যবহারের ফলে, এক পর্যায়ে ল্যাপটপটি উত্তপ্ত ও শব্দ করতে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়, চালু হতেই অতিমাত্রায় গরম হয়ে যাচ্ছে ল্যাপটপ। ময়লাগুলো সাধারণত তাপ শোষক এবং পাখা যেখানে মিলিত হয়েছে সেখানে জমে থাকে যেখানে সাধারণভাবে পরিষ্কার করা যায় না। বেশির ভাগ সময় কম্প্রেস এয়ার ব্যবহার করলে এগুলো জায়গা থেকে সরে যায় কিন্তু পুরোপুরি বের হয় না। যখন ল্যাপটপ চালানো হয়, সরে যাওয়া ময়লাগুলো আবার জমা হতে থাকে। সেক্ষেত্রে সম্পূর্নভাবে ল্যাপটপ খুলে সেগুলো পরিষ্কারের প্রয়োজন হয়। কিন্তু, প্রত্যাহিক তাপ শোষক পরিষ্কারের মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে বাঁচা যায়। বেশিরভাগ ল্যাপটপই সাধারণ ব্যবহারকারী দ্বারা খোলা কঠিন এবং এতে বৈদ্যুতিক শক পাবারও সম্ভবনা থাকে। ব্যাটারির ধারনক্ষমতা ব্যবহারের ফলে কমতে থাকে একটু একটু করে। নতুন ব্যাটারি সাধারণত পর্যাপ্ত শক্তি ধারণ করে রাখে যাতে ল্যাপটপটি চার পাঁচ ঘণ্টা চালানো যায় (ব্যবহার, ল্যাপটপের উপাদান, শক্তি ব্যবস্থাপনার উপর ভিত্তি করে)। কিন্তু যতই দিন যায় ব্যাটারির শক্তি ধারণ ক্ষমতা তত কমে যেতে থাকে, কমতে কমতে তা কয়েক মিনিটে এসে যায়। ব্যাটারিগুলো সহজেই প্রতিস্থাপন করা যায় এবং হয়ত আরও ভালো ধারনক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারিও ব্যবহার সম্ভব হতে পারে। কিছু ল্যাপটপের যেমন আল্ট্রাবুক ব্যাটারি খোলা যায় না এগুলো পরিবর্তন করতে হলে সেবা কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হয়। প্রতিস্থাপিত ব্যাটারির দাম হয়ত বেশিও হতে পারে।
বেশিরভাগ ল্যাপটপেরই কী থাকেনা?
{ "answer_start": [ 611, 611 ], "text": [ "কোন ধরনের ময়লা পরিষ্কারক ফিল্টার থাকে না", "কোন ধরনের ময়লা পরিষ্কারক ফিল্টার থাকে না" ] }
bn_wiki_0968_04
ল্যাপটপ
আসল বাহ্যিক উপাদানগুলো দামি এবং সাধারণত মালিকানাধীন এবং পরিবর্তনযোগ্য নয়। অন্যান্য অংশগুলো কম দামি যেমন পাওয়ার জ্যাক কিন্তু এটি পরিবর্তন করতে গেলে ল্যাপটপটি খুলতে ও লাগাতে অভিজ্ঞ লোকের প্রয়োজন হবে। অন্যান্য কম দামি কিন্তু সূক্ষ্ম জিনিসগুলো হয়ত বড় দামি উপাদানের থেকে আলাদা করে কিনতে পাওয়া যাবে না। একটি ল্যাপটপের মাদারবোর্ড ঠিক করতে বা এলসিডি প্যানেল ঠিক করতে গেলে তা ব্যবহৃত ল্যাপটপের দামের থেকেও বেশি হতে পারে। ছোট মাপের একটি পাখা এবং তাপ শোষকগুলোর উপর ল্যাপটপের তাপ নিঃসরন ব্যবস্থা নির্ভর করে। কিন্তু বাতাসের সাথে আসা ধুলো,বালি ইত্যাদির কারণে এগুলো ঢেকে যেতে বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বেশিরভাগ ল্যাপটপেরই কোন ধরনের ময়লা পরিষ্কারক ফিল্টার থাকে না। ফলে এগুলো বছরের পর বছর ব্যবহারের ফলে, এক পর্যায়ে ল্যাপটপটি উত্তপ্ত ও শব্দ করতে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়, চালু হতেই অতিমাত্রায় গরম হয়ে যাচ্ছে ল্যাপটপ। ময়লাগুলো সাধারণত তাপ শোষক এবং পাখা যেখানে মিলিত হয়েছে সেখানে জমে থাকে যেখানে সাধারণভাবে পরিষ্কার করা যায় না। বেশির ভাগ সময় কম্প্রেস এয়ার ব্যবহার করলে এগুলো জায়গা থেকে সরে যায় কিন্তু পুরোপুরি বের হয় না। যখন ল্যাপটপ চালানো হয়, সরে যাওয়া ময়লাগুলো আবার জমা হতে থাকে। সেক্ষেত্রে সম্পূর্নভাবে ল্যাপটপ খুলে সেগুলো পরিষ্কারের প্রয়োজন হয়। কিন্তু, প্রত্যাহিক তাপ শোষক পরিষ্কারের মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে বাঁচা যায়। বেশিরভাগ ল্যাপটপই সাধারণ ব্যবহারকারী দ্বারা খোলা কঠিন এবং এতে বৈদ্যুতিক শক পাবারও সম্ভবনা থাকে। ব্যাটারির ধারনক্ষমতা ব্যবহারের ফলে কমতে থাকে একটু একটু করে। নতুন ব্যাটারি সাধারণত পর্যাপ্ত শক্তি ধারণ করে রাখে যাতে ল্যাপটপটি চার পাঁচ ঘণ্টা চালানো যায় (ব্যবহার, ল্যাপটপের উপাদান, শক্তি ব্যবস্থাপনার উপর ভিত্তি করে)। কিন্তু যতই দিন যায় ব্যাটারির শক্তি ধারণ ক্ষমতা তত কমে যেতে থাকে, কমতে কমতে তা কয়েক মিনিটে এসে যায়। ব্যাটারিগুলো সহজেই প্রতিস্থাপন করা যায় এবং হয়ত আরও ভালো ধারনক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারিও ব্যবহার সম্ভব হতে পারে। কিছু ল্যাপটপের যেমন আল্ট্রাবুক ব্যাটারি খোলা যায় না এগুলো পরিবর্তন করতে হলে সেবা কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হয়। প্রতিস্থাপিত ব্যাটারির দাম হয়ত বেশিও হতে পারে।
প্রতিদিন আমেরিকার এয়ারপোর্ট থেকে কত ল্যাপটপ চুরি হয় বা হারিয়ে যায়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0968_05
ল্যাপটপ
আসল বাহ্যিক উপাদানগুলো দামি এবং সাধারণত মালিকানাধীন এবং পরিবর্তনযোগ্য নয়। অন্যান্য অংশগুলো কম দামি যেমন পাওয়ার জ্যাক কিন্তু এটি পরিবর্তন করতে গেলে ল্যাপটপটি খুলতে ও লাগাতে অভিজ্ঞ লোকের প্রয়োজন হবে। অন্যান্য কম দামি কিন্তু সূক্ষ্ম জিনিসগুলো হয়ত বড় দামি উপাদানের থেকে আলাদা করে কিনতে পাওয়া যাবে না। একটি ল্যাপটপের মাদারবোর্ড ঠিক করতে বা এলসিডি প্যানেল ঠিক করতে গেলে তা ব্যবহৃত ল্যাপটপের দামের থেকেও বেশি হতে পারে। ছোট মাপের একটি পাখা এবং তাপ শোষকগুলোর উপর ল্যাপটপের তাপ নিঃসরন ব্যবস্থা নির্ভর করে। কিন্তু বাতাসের সাথে আসা ধুলো,বালি ইত্যাদির কারণে এগুলো ঢেকে যেতে বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। বেশিরভাগ ল্যাপটপেরই কোন ধরনের ময়লা পরিষ্কারক ফিল্টার থাকে না। ফলে এগুলো বছরের পর বছর ব্যবহারের ফলে, এক পর্যায়ে ল্যাপটপটি উত্তপ্ত ও শব্দ করতে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়, চালু হতেই অতিমাত্রায় গরম হয়ে যাচ্ছে ল্যাপটপ। ময়লাগুলো সাধারণত তাপ শোষক এবং পাখা যেখানে মিলিত হয়েছে সেখানে জমে থাকে যেখানে সাধারণভাবে পরিষ্কার করা যায় না। বেশির ভাগ সময় কম্প্রেস এয়ার ব্যবহার করলে এগুলো জায়গা থেকে সরে যায় কিন্তু পুরোপুরি বের হয় না। যখন ল্যাপটপ চালানো হয়, সরে যাওয়া ময়লাগুলো আবার জমা হতে থাকে। সেক্ষেত্রে সম্পূর্নভাবে ল্যাপটপ খুলে সেগুলো পরিষ্কারের প্রয়োজন হয়। কিন্তু, প্রত্যাহিক তাপ শোষক পরিষ্কারের মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে বাঁচা যায়। বেশিরভাগ ল্যাপটপই সাধারণ ব্যবহারকারী দ্বারা খোলা কঠিন এবং এতে বৈদ্যুতিক শক পাবারও সম্ভবনা থাকে। ব্যাটারির ধারনক্ষমতা ব্যবহারের ফলে কমতে থাকে একটু একটু করে। নতুন ব্যাটারি সাধারণত পর্যাপ্ত শক্তি ধারণ করে রাখে যাতে ল্যাপটপটি চার পাঁচ ঘণ্টা চালানো যায় (ব্যবহার, ল্যাপটপের উপাদান, শক্তি ব্যবস্থাপনার উপর ভিত্তি করে)। কিন্তু যতই দিন যায় ব্যাটারির শক্তি ধারণ ক্ষমতা তত কমে যেতে থাকে, কমতে কমতে তা কয়েক মিনিটে এসে যায়। ব্যাটারিগুলো সহজেই প্রতিস্থাপন করা যায় এবং হয়ত আরও ভালো ধারনক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারিও ব্যবহার সম্ভব হতে পারে। কিছু ল্যাপটপের যেমন আল্ট্রাবুক ব্যাটারি খোলা যায় না এগুলো পরিবর্তন করতে হলে সেবা কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হয়। প্রতিস্থাপিত ব্যাটারির দাম হয়ত বেশিও হতে পারে।
একটি ব্যাপক সমস্যা কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0233_01
ও’নিল সিলিন্ডার প্রেক্ষাপট
প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকস্তরের পদার্থবিদ্যা পড়ানোর সময় ও’নিল তার ছাত্রছাত্রীদের বহিরাকাশে এমন একটি বিরাট আকারের নির্মানের নকশা করার কাজ দেন যেখানে মানুষের বসবার সম্ভবপর হবে। মানব বসতির উপযোগী বেশ কয়েকটি নির্মাণের নকশা পাওয়া যায়। এই সমবায় ফলাফল সিলিন্ডারের ধারণাটির অনুপ্রেরণা জোগায়। ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ও’নিল সেই ধারণাটির কথা প্রথম ফিজিক্স টুডে পত্রিকায় নিবন্ধ আকারে প্রকাশ করেন। ও’নিলের প্রকল্পটির কোনও পূর্বসূরি নেই, এমন নয়। ১৯৫৪ সালে জার্মান বিজ্ঞানী হেরমান ওবারথ তার মেনসচেন ইম ওয়েলট্রাউম – নিয়েউ প্রোজেক্টে ফার রাকেটেন – আন্ড রাউম্ফারট (মহাকাশে মানুষ – রকেট ও মহাকাশ ভ্রমণের নতুন প্রকল্পসমূহ) গ্রন্থে মহাকাশ ভ্রমণের জন্য দৈত্যাকার বাসযোগ্য সিলিন্ডারের বিবরণ দিয়েছিলেন। ও’নিল তিনটি সহায়ক মডেলের বর্ণনা দেন। তিনি এগুলির নাম দেন "আইল্যান্ড" বা দ্বীপ: আইল্যান্ড ওয়ান হল একটি আবর্তনশীল গোলক। এটির পরিধি এক মাইল (১.৬ কিমি) (১,৬৮১ ফুট (৫১২ মি) ব্যাস)। মানুষ সেখানে বাস করবে বিষুবীয় অঞ্চলে (বার্নাল গোলক দেখুন)। পরবর্তীকালে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি নাসা/অ্যামেস পর্যালোচনার মাধ্যমে আইল্যান্ড ওয়ানের একটি বিকল্প সংস্করণের প্রস্তাব দেওয়া হয়। স্ট্যানফোর্ট টরাস নামে পরিচিত এই মডেলটি ১,৬০০ ফুট (৪৯০ মি) ব্যাসের এবং অর্ধবৃত্তাকার আকৃতির। আইল্যান্ড টু-ও গোলকাকার এবং এটির ব্যাস ৫,২০০ ফুট (১,৬০০ মি)।
কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যা পড়ানোর সময় ও’নিল তার ছাত্রছাত্রীদের বহিরাকাশে এমন একটি বিরাট আকারের নির্মানের নকশা করার কাজ দেন যেখানে মানুষের বসবার সম্ভবপর হবে?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "প্রিন্সটন", "প্রিন্সটন" ] }
bn_wiki_0233_02
ও’নিল সিলিন্ডার প্রেক্ষাপট
প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকস্তরের পদার্থবিদ্যা পড়ানোর সময় ও’নিল তার ছাত্রছাত্রীদের বহিরাকাশে এমন একটি বিরাট আকারের নির্মানের নকশা করার কাজ দেন যেখানে মানুষের বসবার সম্ভবপর হবে। মানব বসতির উপযোগী বেশ কয়েকটি নির্মাণের নকশা পাওয়া যায়। এই সমবায় ফলাফল সিলিন্ডারের ধারণাটির অনুপ্রেরণা জোগায়। ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ও’নিল সেই ধারণাটির কথা প্রথম ফিজিক্স টুডে পত্রিকায় নিবন্ধ আকারে প্রকাশ করেন। ও’নিলের প্রকল্পটির কোনও পূর্বসূরি নেই, এমন নয়। ১৯৫৪ সালে জার্মান বিজ্ঞানী হেরমান ওবারথ তার মেনসচেন ইম ওয়েলট্রাউম – নিয়েউ প্রোজেক্টে ফার রাকেটেন – আন্ড রাউম্ফারট (মহাকাশে মানুষ – রকেট ও মহাকাশ ভ্রমণের নতুন প্রকল্পসমূহ) গ্রন্থে মহাকাশ ভ্রমণের জন্য দৈত্যাকার বাসযোগ্য সিলিন্ডারের বিবরণ দিয়েছিলেন। ও’নিল তিনটি সহায়ক মডেলের বর্ণনা দেন। তিনি এগুলির নাম দেন "আইল্যান্ড" বা দ্বীপ: আইল্যান্ড ওয়ান হল একটি আবর্তনশীল গোলক। এটির পরিধি এক মাইল (১.৬ কিমি) (১,৬৮১ ফুট (৫১২ মি) ব্যাস)। মানুষ সেখানে বাস করবে বিষুবীয় অঞ্চলে (বার্নাল গোলক দেখুন)। পরবর্তীকালে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি নাসা/অ্যামেস পর্যালোচনার মাধ্যমে আইল্যান্ড ওয়ানের একটি বিকল্প সংস্করণের প্রস্তাব দেওয়া হয়। স্ট্যানফোর্ট টরাস নামে পরিচিত এই মডেলটি ১,৬০০ ফুট (৪৯০ মি) ব্যাসের এবং অর্ধবৃত্তাকার আকৃতির। আইল্যান্ড টু-ও গোলকাকার এবং এটির ব্যাস ৫,২০০ ফুট (১,৬০০ মি)।
১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ও’নিল সেই ধারণাটির কথা প্রথম কোন পত্রিকায় নিবন্ধ আকারে প্রকাশ করেন?
{ "answer_start": [ 354, 354 ], "text": [ "ফিজিক্স টুডে", "ফিজিক্স টুডে" ] }
bn_wiki_0233_04
ও’নিল সিলিন্ডার প্রেক্ষাপট
প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকস্তরের পদার্থবিদ্যা পড়ানোর সময় ও’নিল তার ছাত্রছাত্রীদের বহিরাকাশে এমন একটি বিরাট আকারের নির্মানের নকশা করার কাজ দেন যেখানে মানুষের বসবার সম্ভবপর হবে। মানব বসতির উপযোগী বেশ কয়েকটি নির্মাণের নকশা পাওয়া যায়। এই সমবায় ফলাফল সিলিন্ডারের ধারণাটির অনুপ্রেরণা জোগায়। ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ও’নিল সেই ধারণাটির কথা প্রথম ফিজিক্স টুডে পত্রিকায় নিবন্ধ আকারে প্রকাশ করেন। ও’নিলের প্রকল্পটির কোনও পূর্বসূরি নেই, এমন নয়। ১৯৫৪ সালে জার্মান বিজ্ঞানী হেরমান ওবারথ তার মেনসচেন ইম ওয়েলট্রাউম – নিয়েউ প্রোজেক্টে ফার রাকেটেন – আন্ড রাউম্ফারট (মহাকাশে মানুষ – রকেট ও মহাকাশ ভ্রমণের নতুন প্রকল্পসমূহ) গ্রন্থে মহাকাশ ভ্রমণের জন্য দৈত্যাকার বাসযোগ্য সিলিন্ডারের বিবরণ দিয়েছিলেন। ও’নিল তিনটি সহায়ক মডেলের বর্ণনা দেন। তিনি এগুলির নাম দেন "আইল্যান্ড" বা দ্বীপ: আইল্যান্ড ওয়ান হল একটি আবর্তনশীল গোলক। এটির পরিধি এক মাইল (১.৬ কিমি) (১,৬৮১ ফুট (৫১২ মি) ব্যাস)। মানুষ সেখানে বাস করবে বিষুবীয় অঞ্চলে (বার্নাল গোলক দেখুন)। পরবর্তীকালে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি নাসা/অ্যামেস পর্যালোচনার মাধ্যমে আইল্যান্ড ওয়ানের একটি বিকল্প সংস্করণের প্রস্তাব দেওয়া হয়। স্ট্যানফোর্ট টরাস নামে পরিচিত এই মডেলটি ১,৬০০ ফুট (৪৯০ মি) ব্যাসের এবং অর্ধবৃত্তাকার আকৃতির। আইল্যান্ড টু-ও গোলকাকার এবং এটির ব্যাস ৫,২০০ ফুট (১,৬০০ মি)।
বিজ্ঞানী হেরমান ওবারথ কোন গ্রন্থে মহাকাশ ভ্রমণের জন্য দৈত্যাকার বাসযোগ্য সিলিন্ডারের বিবরণ দিয়েছিলেন?
{ "answer_start": [ 496, 496 ], "text": [ "মেনসচেন ইম ওয়েলট্রাউম – নিয়েউ প্রোজেক্টে ফার রাকেটেন – আন্ড রাউম্ফারট", "মেনসচেন ইম ওয়েলট্রাউম – নিয়েউ প্রোজেক্টে ফার রাকেটেন – আন্ড রাউম্ফারট" ] }
bn_wiki_1994_01
স্ট্রোক
উচ্চ রক্তচাপ হলো স্ট্রোকের প্রধান ঝুঁকিপূর্ণ উপাদান। অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ধূমপান, অতিস্থূলতা, রক্তে কোলেস্টেরলের আধিক্য, বহুমূত্র, পূর্বের ক্ষণস্থায়ী রক্তসংরোধজনিত আক্রমণ, শেষ পর্যায়ের বৃক্কীয় রোগ, অ্যাট্রিয়াল ফিব্রিলেশন। ইস্কিমিক বা রক্তসংরোধজনিত স্ট্রোক হয় প্রধানত একটি রক্তবাহের সংরোধের ফলে, যদিও এর আরও অপেক্ষাকৃত কম প্রধান কারণও আছে। হিমোরেজিক বা রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক ঘটে হয় অন্তকরোটি রক্তক্ষরণ অথবা উপ-অ্যারাকনয়েড স্থানে রক্তক্ষরণের ফলে। মস্তিষ্কের রক্তবাহের অ্যানিউরিজম বিদারণের ফলে রক্তক্ষরণ হয়। মূলত শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করা হয় এবং সহায়ক হিসেবে সিটি স্ক্যান ও এম আর আই স্ক্যান করা হয়। সিটি স্ক্যানের সাহায্যে রক্তপাত হয়েছে কি না তা বুঝা যায় তবে রক্তসংরোধ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায় না কারণ শুরুর দিকে সিটি স্ক্যানে রক্তসংরোধের লক্ষণ সাধারণত দৃশ্যমান হয় না। অন্যান্য পরীক্ষা যেমন ইসিজি ও রক্ত পরীক্ষা করা হয় ঝুঁকিপূর্ণ উপাদান ও অন্যান্য সম্ভাব্য কারণ খুঁজে বের করার জন্য। রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে গেলেও একই রকম লক্ষণ প্রকাশ পায়।
স্ট্রোকের প্রধান ঝুঁকিপূর্ণ উপাদান কী?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "উচ্চ রক্তচাপ", "উচ্চ রক্তচাপ" ] }
bn_wiki_1997_01
স্ট্রোক
দুটি প্রধান ধরনের রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক রয়েছে: ইন্ট্রাসেরিব্রাল হেমোরেজ, যা মূলত মস্তিষ্কের ভিতরে রক্তপাত (যখন মস্তিষ্কের কোনো ধমনি ফেঁটে গিয়ে চারপাশের টিসুকে রক্তে ভাসিয়ে দেয়), এটা হতে পারে হয় ইন্ট্রাপ্যারেনকিমাল হেমোরেজ ( মস্তিষ্ক টিসুর অভ্যন্তরে রক্তপাত) অথবা ইন্ট্রাভেন্ট্রিকুলার হেমোরেজ ( মস্তিষ্কের ভেন্ট্রিকুলার সিস্টেমে রক্তপাত)। সাব-অ্যারাকনয়েড হেমোরেজ, যা মূলত মস্তিষ্ক টিসুর বাইরে কিন্তু করোটির ভিতরে রক্তপাত, বিশেষত অ্যারাকনয়েড মেটার ও পায়া মেটার (মস্তিষ্কের আবরণী মেনিনজেস এর তিনটি স্তরের মধ্যে অন্তরতম সূক্ষ্ম স্তর) এর মাঝখানে। উপর্যুক্ত দুটি প্রধান ধরনের রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক অন্তকরোটি রক্তপাতেরও দুটি ভিন্ন রূপ। অন্তকরোটি রক্তক্ষরণ বলতে করোটির অভ্যন্তরে যে কোনো স্থানে রক্তপাত বুঝায়; তবে অন্তকরোটি রক্তপাতের অন্যান্য ধরন যেমন, এপিডুরাল হিমাটোমা (মস্তিষ্কের আবরণী মেনিনজেসের সবচেয়ে বাইরের পুরু স্তর ডুরা মেটার ও করোটির মাঝখানে রক্তপাত) ও সাবডুরাল হিমাটোমা ( ডুরা মেটার ও অ্যারাকনয়েড মেটার এর মধ্যবর্তী স্থানে রক্তপাত) কে রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক হিসেবে গণ্য করা হয় না। হেমোরেজিক স্ট্রোক মস্তিষ্কের রক্তবাহের সমস্যার কারণে হতে পারে, যেমন সেরিব্রাল অ্যামিলয়েড অ্যাঞ্জিওপ্যাথি, সেরিব্রাল আর্টেরিওভিনাস ম্যালফর্মেশন ও ইন্ট্রাক্রেনিয়াল অ্যানিউরিজম যা ইন্ট্রাপ্যারেনকিমাল বা সাব-অ্যারাকনয়েড রক্তপাত ঘটাতে পারে। স্নায়বিক বৈকল্য ছাড়াও রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক সাধারণত সুনির্দিষ্ট কিছু উপসর্গ তৈরি করে ( উদাহরণস্বরূপ, সাব-অ্যারাকনয়েড রক্তপাত সচরাচর তীব্র মাথাব্যথা করে যা অশনিসম্পাত মাথাব্যথা নামে পরিচিত) অথবা পূর্ববর্তী মস্তিষ্কাঘাতের নিদর্শন প্রকাশ করে।
মূলত মস্তিষ্কের ভিতরে রক্তপাতকে কী বলা হয়?
{ "answer_start": [ 49, 49 ], "text": [ "ইন্ট্রাসেরিব্রাল হেমোরেজ", "ইন্ট্রাসেরিব্রাল হেমোরেজ" ] }
bn_wiki_1997_02
স্ট্রোক
দুটি প্রধান ধরনের রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক রয়েছে: ইন্ট্রাসেরিব্রাল হেমোরেজ, যা মূলত মস্তিষ্কের ভিতরে রক্তপাত (যখন মস্তিষ্কের কোনো ধমনি ফেঁটে গিয়ে চারপাশের টিসুকে রক্তে ভাসিয়ে দেয়), এটা হতে পারে হয় ইন্ট্রাপ্যারেনকিমাল হেমোরেজ ( মস্তিষ্ক টিসুর অভ্যন্তরে রক্তপাত) অথবা ইন্ট্রাভেন্ট্রিকুলার হেমোরেজ ( মস্তিষ্কের ভেন্ট্রিকুলার সিস্টেমে রক্তপাত)। সাব-অ্যারাকনয়েড হেমোরেজ, যা মূলত মস্তিষ্ক টিসুর বাইরে কিন্তু করোটির ভিতরে রক্তপাত, বিশেষত অ্যারাকনয়েড মেটার ও পায়া মেটার (মস্তিষ্কের আবরণী মেনিনজেস এর তিনটি স্তরের মধ্যে অন্তরতম সূক্ষ্ম স্তর) এর মাঝখানে। উপর্যুক্ত দুটি প্রধান ধরনের রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক অন্তকরোটি রক্তপাতেরও দুটি ভিন্ন রূপ। অন্তকরোটি রক্তক্ষরণ বলতে করোটির অভ্যন্তরে যে কোনো স্থানে রক্তপাত বুঝায়; তবে অন্তকরোটি রক্তপাতের অন্যান্য ধরন যেমন, এপিডুরাল হিমাটোমা (মস্তিষ্কের আবরণী মেনিনজেসের সবচেয়ে বাইরের পুরু স্তর ডুরা মেটার ও করোটির মাঝখানে রক্তপাত) ও সাবডুরাল হিমাটোমা ( ডুরা মেটার ও অ্যারাকনয়েড মেটার এর মধ্যবর্তী স্থানে রক্তপাত) কে রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক হিসেবে গণ্য করা হয় না। হেমোরেজিক স্ট্রোক মস্তিষ্কের রক্তবাহের সমস্যার কারণে হতে পারে, যেমন সেরিব্রাল অ্যামিলয়েড অ্যাঞ্জিওপ্যাথি, সেরিব্রাল আর্টেরিওভিনাস ম্যালফর্মেশন ও ইন্ট্রাক্রেনিয়াল অ্যানিউরিজম যা ইন্ট্রাপ্যারেনকিমাল বা সাব-অ্যারাকনয়েড রক্তপাত ঘটাতে পারে। স্নায়বিক বৈকল্য ছাড়াও রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক সাধারণত সুনির্দিষ্ট কিছু উপসর্গ তৈরি করে ( উদাহরণস্বরূপ, সাব-অ্যারাকনয়েড রক্তপাত সচরাচর তীব্র মাথাব্যথা করে যা অশনিসম্পাত মাথাব্যথা নামে পরিচিত) অথবা পূর্ববর্তী মস্তিষ্কাঘাতের নিদর্শন প্রকাশ করে।
মূলত মস্তিষ্ক টিসুর বাইরে কিন্তু করোটির ভিতরে রক্তপাতকে কী বলা হয়?
{ "answer_start": [ 344, 344 ], "text": [ "সাব-অ্যারাকনয়েড হেমোরেজ", "সাব-অ্যারাকনয়েড হেমোরেজ" ] }
bn_wiki_1997_03
স্ট্রোক
দুটি প্রধান ধরনের রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক রয়েছে: ইন্ট্রাসেরিব্রাল হেমোরেজ, যা মূলত মস্তিষ্কের ভিতরে রক্তপাত (যখন মস্তিষ্কের কোনো ধমনি ফেঁটে গিয়ে চারপাশের টিসুকে রক্তে ভাসিয়ে দেয়), এটা হতে পারে হয় ইন্ট্রাপ্যারেনকিমাল হেমোরেজ ( মস্তিষ্ক টিসুর অভ্যন্তরে রক্তপাত) অথবা ইন্ট্রাভেন্ট্রিকুলার হেমোরেজ ( মস্তিষ্কের ভেন্ট্রিকুলার সিস্টেমে রক্তপাত)। সাব-অ্যারাকনয়েড হেমোরেজ, যা মূলত মস্তিষ্ক টিসুর বাইরে কিন্তু করোটির ভিতরে রক্তপাত, বিশেষত অ্যারাকনয়েড মেটার ও পায়া মেটার (মস্তিষ্কের আবরণী মেনিনজেস এর তিনটি স্তরের মধ্যে অন্তরতম সূক্ষ্ম স্তর) এর মাঝখানে। উপর্যুক্ত দুটি প্রধান ধরনের রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক অন্তকরোটি রক্তপাতেরও দুটি ভিন্ন রূপ। অন্তকরোটি রক্তক্ষরণ বলতে করোটির অভ্যন্তরে যে কোনো স্থানে রক্তপাত বুঝায়; তবে অন্তকরোটি রক্তপাতের অন্যান্য ধরন যেমন, এপিডুরাল হিমাটোমা (মস্তিষ্কের আবরণী মেনিনজেসের সবচেয়ে বাইরের পুরু স্তর ডুরা মেটার ও করোটির মাঝখানে রক্তপাত) ও সাবডুরাল হিমাটোমা ( ডুরা মেটার ও অ্যারাকনয়েড মেটার এর মধ্যবর্তী স্থানে রক্তপাত) কে রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক হিসেবে গণ্য করা হয় না। হেমোরেজিক স্ট্রোক মস্তিষ্কের রক্তবাহের সমস্যার কারণে হতে পারে, যেমন সেরিব্রাল অ্যামিলয়েড অ্যাঞ্জিওপ্যাথি, সেরিব্রাল আর্টেরিওভিনাস ম্যালফর্মেশন ও ইন্ট্রাক্রেনিয়াল অ্যানিউরিজম যা ইন্ট্রাপ্যারেনকিমাল বা সাব-অ্যারাকনয়েড রক্তপাত ঘটাতে পারে। স্নায়বিক বৈকল্য ছাড়াও রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক সাধারণত সুনির্দিষ্ট কিছু উপসর্গ তৈরি করে ( উদাহরণস্বরূপ, সাব-অ্যারাকনয়েড রক্তপাত সচরাচর তীব্র মাথাব্যথা করে যা অশনিসম্পাত মাথাব্যথা নামে পরিচিত) অথবা পূর্ববর্তী মস্তিষ্কাঘাতের নিদর্শন প্রকাশ করে।
করোটির অভ্যন্তরে যে কোনো স্থানে রক্তপাতকে কি রক্তক্ষরণ বলে?
{ "answer_start": [ 638, 638 ], "text": [ "অন্তকরোটি রক্তক্ষরণ", "অন্তকরোটি রক্তক্ষরণ" ] }
bn_wiki_1997_04
স্ট্রোক
দুটি প্রধান ধরনের রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক রয়েছে: ইন্ট্রাসেরিব্রাল হেমোরেজ, যা মূলত মস্তিষ্কের ভিতরে রক্তপাত (যখন মস্তিষ্কের কোনো ধমনি ফেঁটে গিয়ে চারপাশের টিসুকে রক্তে ভাসিয়ে দেয়), এটা হতে পারে হয় ইন্ট্রাপ্যারেনকিমাল হেমোরেজ ( মস্তিষ্ক টিসুর অভ্যন্তরে রক্তপাত) অথবা ইন্ট্রাভেন্ট্রিকুলার হেমোরেজ ( মস্তিষ্কের ভেন্ট্রিকুলার সিস্টেমে রক্তপাত)। সাব-অ্যারাকনয়েড হেমোরেজ, যা মূলত মস্তিষ্ক টিসুর বাইরে কিন্তু করোটির ভিতরে রক্তপাত, বিশেষত অ্যারাকনয়েড মেটার ও পায়া মেটার (মস্তিষ্কের আবরণী মেনিনজেস এর তিনটি স্তরের মধ্যে অন্তরতম সূক্ষ্ম স্তর) এর মাঝখানে। উপর্যুক্ত দুটি প্রধান ধরনের রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক অন্তকরোটি রক্তপাতেরও দুটি ভিন্ন রূপ। অন্তকরোটি রক্তক্ষরণ বলতে করোটির অভ্যন্তরে যে কোনো স্থানে রক্তপাত বুঝায়; তবে অন্তকরোটি রক্তপাতের অন্যান্য ধরন যেমন, এপিডুরাল হিমাটোমা (মস্তিষ্কের আবরণী মেনিনজেসের সবচেয়ে বাইরের পুরু স্তর ডুরা মেটার ও করোটির মাঝখানে রক্তপাত) ও সাবডুরাল হিমাটোমা ( ডুরা মেটার ও অ্যারাকনয়েড মেটার এর মধ্যবর্তী স্থানে রক্তপাত) কে রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক হিসেবে গণ্য করা হয় না। হেমোরেজিক স্ট্রোক মস্তিষ্কের রক্তবাহের সমস্যার কারণে হতে পারে, যেমন সেরিব্রাল অ্যামিলয়েড অ্যাঞ্জিওপ্যাথি, সেরিব্রাল আর্টেরিওভিনাস ম্যালফর্মেশন ও ইন্ট্রাক্রেনিয়াল অ্যানিউরিজম যা ইন্ট্রাপ্যারেনকিমাল বা সাব-অ্যারাকনয়েড রক্তপাত ঘটাতে পারে। স্নায়বিক বৈকল্য ছাড়াও রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক সাধারণত সুনির্দিষ্ট কিছু উপসর্গ তৈরি করে ( উদাহরণস্বরূপ, সাব-অ্যারাকনয়েড রক্তপাত সচরাচর তীব্র মাথাব্যথা করে যা অশনিসম্পাত মাথাব্যথা নামে পরিচিত) অথবা পূর্ববর্তী মস্তিষ্কাঘাতের নিদর্শন প্রকাশ করে।
হেমোরেজিক স্ট্রোক মস্তিষ্কের কোন সমস্যার কারণে হতে পারে?
{ "answer_start": [ 1024, 1024 ], "text": [ "রক্তবাহের সমস্যার কারণে হতে পারে", "রক্তবাহের সমস্যার কারণে হতে পারে" ] }
bn_wiki_1997_05
স্ট্রোক
দুটি প্রধান ধরনের রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক রয়েছে: ইন্ট্রাসেরিব্রাল হেমোরেজ, যা মূলত মস্তিষ্কের ভিতরে রক্তপাত (যখন মস্তিষ্কের কোনো ধমনি ফেঁটে গিয়ে চারপাশের টিসুকে রক্তে ভাসিয়ে দেয়), এটা হতে পারে হয় ইন্ট্রাপ্যারেনকিমাল হেমোরেজ ( মস্তিষ্ক টিসুর অভ্যন্তরে রক্তপাত) অথবা ইন্ট্রাভেন্ট্রিকুলার হেমোরেজ ( মস্তিষ্কের ভেন্ট্রিকুলার সিস্টেমে রক্তপাত)। সাব-অ্যারাকনয়েড হেমোরেজ, যা মূলত মস্তিষ্ক টিসুর বাইরে কিন্তু করোটির ভিতরে রক্তপাত, বিশেষত অ্যারাকনয়েড মেটার ও পায়া মেটার (মস্তিষ্কের আবরণী মেনিনজেস এর তিনটি স্তরের মধ্যে অন্তরতম সূক্ষ্ম স্তর) এর মাঝখানে। উপর্যুক্ত দুটি প্রধান ধরনের রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক অন্তকরোটি রক্তপাতেরও দুটি ভিন্ন রূপ। অন্তকরোটি রক্তক্ষরণ বলতে করোটির অভ্যন্তরে যে কোনো স্থানে রক্তপাত বুঝায়; তবে অন্তকরোটি রক্তপাতের অন্যান্য ধরন যেমন, এপিডুরাল হিমাটোমা (মস্তিষ্কের আবরণী মেনিনজেসের সবচেয়ে বাইরের পুরু স্তর ডুরা মেটার ও করোটির মাঝখানে রক্তপাত) ও সাবডুরাল হিমাটোমা ( ডুরা মেটার ও অ্যারাকনয়েড মেটার এর মধ্যবর্তী স্থানে রক্তপাত) কে রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক হিসেবে গণ্য করা হয় না। হেমোরেজিক স্ট্রোক মস্তিষ্কের রক্তবাহের সমস্যার কারণে হতে পারে, যেমন সেরিব্রাল অ্যামিলয়েড অ্যাঞ্জিওপ্যাথি, সেরিব্রাল আর্টেরিওভিনাস ম্যালফর্মেশন ও ইন্ট্রাক্রেনিয়াল অ্যানিউরিজম যা ইন্ট্রাপ্যারেনকিমাল বা সাব-অ্যারাকনয়েড রক্তপাত ঘটাতে পারে। স্নায়বিক বৈকল্য ছাড়াও রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক সাধারণত সুনির্দিষ্ট কিছু উপসর্গ তৈরি করে ( উদাহরণস্বরূপ, সাব-অ্যারাকনয়েড রক্তপাত সচরাচর তীব্র মাথাব্যথা করে যা অশনিসম্পাত মাথাব্যথা নামে পরিচিত) অথবা পূর্ববর্তী মস্তিষ্কাঘাতের নিদর্শন প্রকাশ করে।
স্নায়বিক বৈকল্য সমাধানের উপায় কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0596_02
কম্পিউটার সিস্টেম
কম্পিউটার সিস্টেম হলো কতগুলো ইন্টিগ্রেটেড উপাদানের সম্মিলিত প্রয়াস যা কিছু সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কাজ করে। কম্পিউটার সিস্টেমের উপাদানগুলো নিম্নরূপ : হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, হিউম্যানওয়্যার বা ব্যবহারকারী, ডেটা বা ইনফরমেশন। হার্ডওয়্যার কম্পিউটারের বাহ্যিক আকৃতিসম্পন্ন সকল যন্ত্র, যন্ত্রাংশ ও ডিভাইস সমূহকে হার্ডওয়্যার বলে। কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারকে প্রাথমিকভাবে তিনভাগে ভাগ করা যায়। ইনপুট যন্ত্রপাতি কী-বোর্ড মাউস ডিস্ক স্ক্যানার কার্ড রিডার, ডিজিটাল ক্যামেরা ইত্যাদি। সিস্টেম ইউনিট হার্ড ডিস্ক মাদারবোর্ড এজিপি কার্ড র‍্যাম ইত্যাদি। আউটপুট যন্ত্রপাতি মনিটর প্রিন্টার ডিস্ক স্পিকার প্রোজেক্টর হেড ফোন ইত্যাদি। সফটওয়্যার সমস্যা সমাধান বা কার্য সম্পাদনের উদ্দেশ্যে কম্পিউটারের ভাষায় ধারাবাহিকভাবে সাজানো নির্দেশমালাকে প্রোগ্রাম বলে। এই প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টি যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারকারীর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারকে কার্যক্ষম করে তাকেই সফটওয়্যার বলে। কম্পিউটারের সফট্ওয়্যারকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। সিস্টেম সফটওয়্যার : সিস্টেম সফট্‌ওয়্যার কম্পিউটারের বিভিন্ন ইউনিটের মধ্যে কাজের সমন্বয় রক্ষা করে ব্যবহারিক প্রোগ্রাম নির্বাহের জন্য কম্পিউটারের সামর্থ্যকে সার্থকভাবে নিয়োজিত রাখে। এপ্লিকেশন সফটওয়্যার : ব্যবহারিক সমস্যা সমাধান বা ডেটা প্রক্রিয়াকরণের জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামকে অ্যাপ্লিকেশন সফট্‌ওয়্যার বলে। ব্যবহারিক সমস্যা সমাধানের জন্য অনেক রকম তৈরি প্রোগ্রাম বাণিজ্যিক পণ্য হিসেবে পাওয়া যায়, যাকে সাধারণত প্যাকেজ প্রোগ্রামও বলা হয়।
কম্পিউটার সিস্টেম কী?
{ "answer_start": [ 22, 22 ], "text": [ "কতগুলো ইন্টিগ্রেটেড উপাদানের সম্মিলিত প্রয়াস যা কিছু সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কাজ করে", "কতগুলো ইন্টিগ্রেটেড উপাদানের সম্মিলিত প্রয়াস যা কিছু সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কাজ করে" ] }
bn_wiki_0596_04
কম্পিউটার সিস্টেম
কম্পিউটার সিস্টেম হলো কতগুলো ইন্টিগ্রেটেড উপাদানের সম্মিলিত প্রয়াস যা কিছু সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কাজ করে। কম্পিউটার সিস্টেমের উপাদানগুলো নিম্নরূপ : হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, হিউম্যানওয়্যার বা ব্যবহারকারী, ডেটা বা ইনফরমেশন। হার্ডওয়্যার কম্পিউটারের বাহ্যিক আকৃতিসম্পন্ন সকল যন্ত্র, যন্ত্রাংশ ও ডিভাইস সমূহকে হার্ডওয়্যার বলে। কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারকে প্রাথমিকভাবে তিনভাগে ভাগ করা যায়। ইনপুট যন্ত্রপাতি কী-বোর্ড মাউস ডিস্ক স্ক্যানার কার্ড রিডার, ডিজিটাল ক্যামেরা ইত্যাদি। সিস্টেম ইউনিট হার্ড ডিস্ক মাদারবোর্ড এজিপি কার্ড র‍্যাম ইত্যাদি। আউটপুট যন্ত্রপাতি মনিটর প্রিন্টার ডিস্ক স্পিকার প্রোজেক্টর হেড ফোন ইত্যাদি। সফটওয়্যার সমস্যা সমাধান বা কার্য সম্পাদনের উদ্দেশ্যে কম্পিউটারের ভাষায় ধারাবাহিকভাবে সাজানো নির্দেশমালাকে প্রোগ্রাম বলে। এই প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টি যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারকারীর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারকে কার্যক্ষম করে তাকেই সফটওয়্যার বলে। কম্পিউটারের সফট্ওয়্যারকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। সিস্টেম সফটওয়্যার : সিস্টেম সফট্‌ওয়্যার কম্পিউটারের বিভিন্ন ইউনিটের মধ্যে কাজের সমন্বয় রক্ষা করে ব্যবহারিক প্রোগ্রাম নির্বাহের জন্য কম্পিউটারের সামর্থ্যকে সার্থকভাবে নিয়োজিত রাখে। এপ্লিকেশন সফটওয়্যার : ব্যবহারিক সমস্যা সমাধান বা ডেটা প্রক্রিয়াকরণের জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামকে অ্যাপ্লিকেশন সফট্‌ওয়্যার বলে। ব্যবহারিক সমস্যা সমাধানের জন্য অনেক রকম তৈরি প্রোগ্রাম বাণিজ্যিক পণ্য হিসেবে পাওয়া যায়, যাকে সাধারণত প্যাকেজ প্রোগ্রামও বলা হয়।
কম্পিউটারের বাহ্যিক আকৃতিসম্পন্ন সকল যন্ত্র, যন্ত্রাংশ ও ডিভাইস সমূহকে কী বলে?
{ "answer_start": [ 155, 155 ], "text": [ "হার্ডওয়্যার", "হার্ডওয়্যার" ] }
bn_wiki_0596_05
কম্পিউটার সিস্টেম
কম্পিউটার সিস্টেম হলো কতগুলো ইন্টিগ্রেটেড উপাদানের সম্মিলিত প্রয়াস যা কিছু সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কাজ করে। কম্পিউটার সিস্টেমের উপাদানগুলো নিম্নরূপ : হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, হিউম্যানওয়্যার বা ব্যবহারকারী, ডেটা বা ইনফরমেশন। হার্ডওয়্যার কম্পিউটারের বাহ্যিক আকৃতিসম্পন্ন সকল যন্ত্র, যন্ত্রাংশ ও ডিভাইস সমূহকে হার্ডওয়্যার বলে। কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারকে প্রাথমিকভাবে তিনভাগে ভাগ করা যায়। ইনপুট যন্ত্রপাতি কী-বোর্ড মাউস ডিস্ক স্ক্যানার কার্ড রিডার, ডিজিটাল ক্যামেরা ইত্যাদি। সিস্টেম ইউনিট হার্ড ডিস্ক মাদারবোর্ড এজিপি কার্ড র‍্যাম ইত্যাদি। আউটপুট যন্ত্রপাতি মনিটর প্রিন্টার ডিস্ক স্পিকার প্রোজেক্টর হেড ফোন ইত্যাদি। সফটওয়্যার সমস্যা সমাধান বা কার্য সম্পাদনের উদ্দেশ্যে কম্পিউটারের ভাষায় ধারাবাহিকভাবে সাজানো নির্দেশমালাকে প্রোগ্রাম বলে। এই প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টি যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারকারীর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারকে কার্যক্ষম করে তাকেই সফটওয়্যার বলে। কম্পিউটারের সফট্ওয়্যারকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। সিস্টেম সফটওয়্যার : সিস্টেম সফট্‌ওয়্যার কম্পিউটারের বিভিন্ন ইউনিটের মধ্যে কাজের সমন্বয় রক্ষা করে ব্যবহারিক প্রোগ্রাম নির্বাহের জন্য কম্পিউটারের সামর্থ্যকে সার্থকভাবে নিয়োজিত রাখে। এপ্লিকেশন সফটওয়্যার : ব্যবহারিক সমস্যা সমাধান বা ডেটা প্রক্রিয়াকরণের জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামকে অ্যাপ্লিকেশন সফট্‌ওয়্যার বলে। ব্যবহারিক সমস্যা সমাধানের জন্য অনেক রকম তৈরি প্রোগ্রাম বাণিজ্যিক পণ্য হিসেবে পাওয়া যায়, যাকে সাধারণত প্যাকেজ প্রোগ্রামও বলা হয়।
মনিটর কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0336_04
জাপানের রেল পরিবহন
জাপানের রেল পরিবহণ যাত্রীবাহী পরিবহনের একটি প্রধান মাধ্যম, বিশেষত বড় শহরগুলির মধ্যে গণ এবং দ্রুতগতির ভ্রমণের জন্য এবং শহরাঞ্চলে যাত্রী পরিবহনের জন্য। মালামাল পরিবহনের জন্য এটি তুলনামূলকভাবে সামান্য ব্যবহৃত হয়, কেবলমাত্র ০.৮৪% পণ্য চলাচল করে। বেসরকারীকরণ নেটওয়ার্কটি অত্যন্ত দক্ষ, যার জন্য বিশেষ ভর্তুকি প্রয়োজন হয় না এবং চরম বিরামের সাথে চলমান। জাপানে রেল পরিবহন পরিষেবা শতাধিক বেসরকারী সংস্থা সরবরাহ করে|জাপান রেলওয়ে গ্রুপ (জেআর) আঞ্চলিক সংস্থা (১৯৮৭ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রের মালিকানাধীন) যা হোক্কাইদো, হোনশু, শিকোকু এবং কিউশুর বেশিরভাগ অংশে যাত্রী সেবা সরবরাহ করে; দেশব্যাপী জেআর ফ্রেট সংস্থা; এবং ১৬ টি প্রধান আঞ্চলিক সংস্থা যা তাদের কর্পোরেট পরিচালনার অংশ হিসাবে রেল পরিষেবা সরবরাহ করে। এছাড়াও কয়েক ডজন ছোট স্থানীয় বেসরকারী রেলপথ রয়েছে। বেসরকারী রেল সংস্থাগুলির অনেককে দেশের শীর্ষস্থানীয় কর্পোরেশনগুলির মধ্যে স্থান দেওয়া হয়। রেলপথ বেসরকারী কর্পোরেশনগুলি রেললাইন ধরে সংহত সম্প্রদায়ের বিকাশ দ্বারা নির্মিত হয়েছিল, তাদের রিয়েল এস্টেট, খুচরা এবং অন্যান্য অনেক ব্যবসায়ের বৈচিত্র দ্বারা মুনাফা অর্জন করতে দেয়। এই রেল সংহত সম্প্রদায়গুলি ট্রান্সজিট ওরিয়েন্টেড বিকাশের একটি রূপ যা জাপানের রেল ব্যবস্থার অনন্য। রেল সংহত সম্প্রদায়গুলি এই শহুরে জায়গাগুলিতে হাঁটাচলাচল বাড়ায়। এগুলি পথচারীদের দ্বারা ব্যবহার করার জন্য, সেগুলি ফুটপাত এবং বাইকওয়ে অন্তর্ভুক্ত করে। আঞ্চলিক সরকারগুলি এবং আঞ্চলিক সরকার এবং বেসরকারী সংস্থাগুলির যৌথ অর্থায়নে সংস্থাগুলিও রেল পরিষেবা সরবরাহ করে। দেশে ৩০,৬২৫ রেল কিলোমিটার রয়েছে। জেআর (বেসরকারীকরণের পর গঠিত কোম্পানি একটি গ্রুপ জুনিয়র) নিয়ন্ত্রিত এই লাইনের ২০,১৩৫ কিমি ৩১ ই মার্চ, ১৯৯৬ হিসাবে বাকী ৭,১৩৩ কিলোমিটার রয়েছে স্থানীয় রেলওয়ে সংস্থাগুলির হাতে । জাপানের রেলপথ ২০১৩-১৪ সালে ৯.১৪৭ বিলিয়ন যাত্রী (২০ বিলিয়ন যাত্রী-কিলোমিটার) বহন করেছে। তুলনায়, জার্মানি আছে ৪০,০০০ এরও বেশি রেলপথের কিমি, তবে প্রতি বছর কেবল ২.২ বিলিয়ন যাত্রী বহন করে। এর রেলপথ ব্যবস্থার ব্যাপক ব্যবহারের কারণে, জাপান বিশ্বের ৫০ টি ব্যস্ততম স্টেশনগুলির ৪৬ টি রয়েছে। এর প্রধান ব্যবহারটি নগর ও আন্তঃনগর লাইনের এবং জেএনআরের বেসরকারীকরণের সময় প্রায় অনেক অলাভজনক স্থানীয় এবং গ্রামীণ লাইন বন্ধ ছিল, বিশেষত হক্কাইডো এবং কিউশুতে। যাইহোক, অনেকগুলি অ-শহুরে স্থানীয় লাইনে পৃষ্ঠপোষকতা অব্যাহত থাকার কারণে গাড়ির মালিকানার স্তর বৃদ্ধি এবং পল্লী জনসংখ্যা হ্রাস পাওয়ার মতো কারণগুলির কারণে আরও বন্ধের পরিকল্পনা রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫-তে, জেআর ওয়েস্ট ঘোষণা করেছিলেন যে এটি ১০৮ টি বন্ধ করার বিষয়ে বিবেচনা করছে দুর্বল পৃষ্ঠপোষকতার কারণে কিমি সাঙ্কো লাইনটি ভবিষ্যতের পরিকল্পনার বিষয়ে শিমনে ও হিরোশিমা, এবং অন্যান্য পৌরসভা প্রদত্ত লাইনটি দ্বারা প্রদত্ত দুটি প্রিফেকচারের সাথে আলোচনায় ছিল। ২০১৪ অর্থবছরে, লাইনটি প্রতিদিন প্রতি কিমি প্রতি ৪০৮ জন যাত্রী বহন করেছিল, ১৯৮৭ সালে প্রতিদিন প্রতি কিমি ৪৫৮ ছিল। ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ এ সম্পূর্ণ লাইন বন্ধ হয়ে গেছে ১৯ নভেম্বর, ২০১৬, জেআর হক্কাইডোর রাষ্ট্রপতি ১২৩৭ অবধি তার নেটওয়ার্ককে আরও যুক্তিযুক্ত করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন কিলোমিটার, বা বর্তমান নেটওয়ার্কের ~ ৫০%, রুমোই মেইন লাইনের অবশিষ্ট বিভাগ বন্ধ করার সাথে (৪ ডিসেম্বর, ২০১ এ রুমো - মাশিকে বিভাগটি বন্ধ), সিকিশো লাইনের শিন-ইয়ুবাড়ি - যুবারি বিভাগ সহ , স্যাশো লাইন এবং ফুরানো এবং কামি-ওচিয়াই জংশনের মধ্যবর্তী নেমুরো লাইনের অ-বিদ্যুতায়িত অংশ। সেকিহোকু মেইন লাইন, সেনমো মেইন লাইন, নায়োরো - সোয়া লাইনের ওয়াকনাই বিভাগ এবং নেমুরো লাইনের কুকিরো - নেমুরো বিভাগ সহ অন্যান্য লাইনগুলি তৃতীয় সেক্টর অপারেশনে রূপান্তর করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তবে স্থানীয় সরকারগুলি যদি তাতে রাজি না হয় তবে এই ধরণের বিভাগগুলি হবে এছাড়াও বন্ধ মুখোমুখি।
জাপানে রেল পরিবহন পরিষেবা কত বেসরকারী সংস্থা সরবরাহ করে?
{ "answer_start": [ 376, 376 ], "text": [ "শতাধিক", "শতাধিক" ] }
bn_wiki_1669_01
কাসপার ডাভিড ফ্রিডরিখ
১৮১৩ সালে ফ্রান্সের পমর‍্যানিয়া ডোমিনিয়ন দখলের সময়, ফ্রিডরিখের শিল্পকর্মে জার্মান লোকসাহিত্যের মোটিফগুলো, শিল্পীর দেশপ্রেম ও অসন্তোষের প্রতিফলনের মাধ্যমে ক্রমাগত লক্ষণীয় হয়ে উঠে। ফরাসি-বিরোধী জার্মান জাতীয়তাবাদী ফ্রিডরিখ জার্মান সংস্কৃতি, রীতি ও পুরাকথার উদযাপনে দেশীয় ভূদৃশ্যের বিষয়বস্তুগুলোর প্রয়োগ করতেন। আর্নস্ট মরিটজ আর্ন্ড ও থিওডর কর্নারের নেপোলিয়ন-বিরোধী কাব্য এবং অ্যাডাম মুলার ও হেনরিখ ভন ক্লাইস্ট'র দেশাত্মবোধক সাহিত্যের মাধ্যমে তিনি অনুপ্রাণিত হন। ফরাসি বিরোধী যুদ্ধে নিহত তিনজন বন্ধুর মৃত্যু দ্বারা ও ক্লাইস্টের “ডি হারমানশ্ল্যাখট” (১৮০৮) নাটকের দ্বারা আন্দোলিত হয়ে ফ্রিডরিখ কিছু সংখ্যক ল্যান্ডস্কেপ চিত্রাঙ্কনের কাজ হাতে নেন, শুধুমাত্র রাজনৈতিক অর্থ প্রকাশের অভিপ্রায়ে — শিল্পকলার ইতিহাসে যা ছিল প্রথম ঘটনা। ওল্ড হিরোস গ্রেভস (১৮১২) চিত্রে আরমিনিউস'র নাম খোদিত একটি জীর্ণ স্মৃতিস্তম্ভ, জাতীয়তাবাদের প্রতীকরূপে, জার্মান গোষ্ঠী-সর্দারকে আহ্বান করছে, যেখানে ভূতলশায়ী বীরদের চারটি করব অর্ধোন্মুক্ত; নির্দেশ করছে তাদের আত্মার চিরমুক্তির। একটি গুহার সম্মুখে, প্রস্তর-বেষ্ঠিত গুহার নিচে গভীরে দুজন ফরাসি সৈনিক ক্ষুদ্র পরিসরে দৃশ্যমান; নির্দেশ করছে ওরা যেন স্বর্গ থেকে বহু দূরে। আরেকটি রাজনৈতিক চিত্রাঙ্কন, ফার ফরেস্ট উইথ দ্য ফ্রেঞ্চ ড্র্যাগুন অ্যান্ড দ্য র‍্যাভন (আনু. ১৮১৩) এ চিত্রিত হয়েছে, ঘন জঙ্গলে ক্ষুদ্রকায় এক নিরুদ্দিষ্ট ফরাসি সৈনিক, যেখানে কাটা গাছের গুড়ির উপর একটি দাঁড়কাক বসে আছে — সর্বনাশের ভবিষ্যদ্বক্তা হিসেবে, ফ্রান্সের প্রতীক্ষিত পরাজয়ের প্রতীকরূপে।
ফ্রান্সের পমর‍্যানিয়া ডোমিনিয়ন কত সালে দখল হয়?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "১৮১৩ ", "১৮১৩ " ] }
bn_wiki_1669_03
কাসপার ডাভিড ফ্রিডরিখ
১৮১৩ সালে ফ্রান্সের পমর‍্যানিয়া ডোমিনিয়ন দখলের সময়, ফ্রিডরিখের শিল্পকর্মে জার্মান লোকসাহিত্যের মোটিফগুলো, শিল্পীর দেশপ্রেম ও অসন্তোষের প্রতিফলনের মাধ্যমে ক্রমাগত লক্ষণীয় হয়ে উঠে। ফরাসি-বিরোধী জার্মান জাতীয়তাবাদী ফ্রিডরিখ জার্মান সংস্কৃতি, রীতি ও পুরাকথার উদযাপনে দেশীয় ভূদৃশ্যের বিষয়বস্তুগুলোর প্রয়োগ করতেন। আর্নস্ট মরিটজ আর্ন্ড ও থিওডর কর্নারের নেপোলিয়ন-বিরোধী কাব্য এবং অ্যাডাম মুলার ও হেনরিখ ভন ক্লাইস্ট'র দেশাত্মবোধক সাহিত্যের মাধ্যমে তিনি অনুপ্রাণিত হন। ফরাসি বিরোধী যুদ্ধে নিহত তিনজন বন্ধুর মৃত্যু দ্বারা ও ক্লাইস্টের “ডি হারমানশ্ল্যাখট” (১৮০৮) নাটকের দ্বারা আন্দোলিত হয়ে ফ্রিডরিখ কিছু সংখ্যক ল্যান্ডস্কেপ চিত্রাঙ্কনের কাজ হাতে নেন, শুধুমাত্র রাজনৈতিক অর্থ প্রকাশের অভিপ্রায়ে — শিল্পকলার ইতিহাসে যা ছিল প্রথম ঘটনা। ওল্ড হিরোস গ্রেভস (১৮১২) চিত্রে আরমিনিউস'র নাম খোদিত একটি জীর্ণ স্মৃতিস্তম্ভ, জাতীয়তাবাদের প্রতীকরূপে, জার্মান গোষ্ঠী-সর্দারকে আহ্বান করছে, যেখানে ভূতলশায়ী বীরদের চারটি করব অর্ধোন্মুক্ত; নির্দেশ করছে তাদের আত্মার চিরমুক্তির। একটি গুহার সম্মুখে, প্রস্তর-বেষ্ঠিত গুহার নিচে গভীরে দুজন ফরাসি সৈনিক ক্ষুদ্র পরিসরে দৃশ্যমান; নির্দেশ করছে ওরা যেন স্বর্গ থেকে বহু দূরে। আরেকটি রাজনৈতিক চিত্রাঙ্কন, ফার ফরেস্ট উইথ দ্য ফ্রেঞ্চ ড্র্যাগুন অ্যান্ড দ্য র‍্যাভন (আনু. ১৮১৩) এ চিত্রিত হয়েছে, ঘন জঙ্গলে ক্ষুদ্রকায় এক নিরুদ্দিষ্ট ফরাসি সৈনিক, যেখানে কাটা গাছের গুড়ির উপর একটি দাঁড়কাক বসে আছে — সর্বনাশের ভবিষ্যদ্বক্তা হিসেবে, ফ্রান্সের প্রতীক্ষিত পরাজয়ের প্রতীকরূপে।
ফরাসি যুদ্ধে ফ্রিডরিখ এর কয়জন বন্ধুর মৃত্যু হয়?
{ "answer_start": [ 494, 494 ], "text": [ "তিনজন", "তিনজন" ] }
bn_wiki_0238_01
সোজারনার (পরিভ্রামক যান)
সোজারনার হলো একটি যান্ত্রিক পরিভ্রামক যান যা ১৯৯৭ সালের ৪ঠা জুলাই মঙ্গল গ্রহে অবতরণ করে। এটি প্রথম চাকাযুক্ত যান যা অন্য গ্রহে বিচরণ করেছে। যন্ত্রটিকে ৭ দিন টিকে থাকার মতো করে ডিজাইন করা হয়, কিন্তু এটি ৮৩ দিন পর্যন্ত সক্রিয় থাকে। সোজারনার মূলত একটি পরীক্ষামূলক যান ছিল, যার মূল লক্ষ্য ছিল নাসার ল্যাবরেটরিতে প্রকৌশলীদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন টেকনিক্যাল বিষয়গুলো মঙ্গলের পরিবেশে পরীক্ষা করা।
সোজারনার কত সালের কত তারিখ মঙ্গল গ্রহে অবতরণ করে?
{ "answer_start": [ 45, 45 ], "text": [ "১৯৯৭ সালের ৪ঠা জুলাই", "১৯৯৭ সালের ৪ঠা জুলাই" ] }
bn_wiki_0238_02
সোজারনার (পরিভ্রামক যান)
সোজারনার হলো একটি যান্ত্রিক পরিভ্রামক যান যা ১৯৯৭ সালের ৪ঠা জুলাই মঙ্গল গ্রহে অবতরণ করে। এটি প্রথম চাকাযুক্ত যান যা অন্য গ্রহে বিচরণ করেছে। যন্ত্রটিকে ৭ দিন টিকে থাকার মতো করে ডিজাইন করা হয়, কিন্তু এটি ৮৩ দিন পর্যন্ত সক্রিয় থাকে। সোজারনার মূলত একটি পরীক্ষামূলক যান ছিল, যার মূল লক্ষ্য ছিল নাসার ল্যাবরেটরিতে প্রকৌশলীদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন টেকনিক্যাল বিষয়গুলো মঙ্গলের পরিবেশে পরীক্ষা করা।
কোন প্রথম চাকাযুক্ত যান অন্য গ্রহে বিচরণ করেছে?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "সোজারনার", "সোজারনার" ] }
bn_wiki_0238_05
সোজারনার (পরিভ্রামক যান)
সোজারনার হলো একটি যান্ত্রিক পরিভ্রামক যান যা ১৯৯৭ সালের ৪ঠা জুলাই মঙ্গল গ্রহে অবতরণ করে। এটি প্রথম চাকাযুক্ত যান যা অন্য গ্রহে বিচরণ করেছে। যন্ত্রটিকে ৭ দিন টিকে থাকার মতো করে ডিজাইন করা হয়, কিন্তু এটি ৮৩ দিন পর্যন্ত সক্রিয় থাকে। সোজারনার মূলত একটি পরীক্ষামূলক যান ছিল, যার মূল লক্ষ্য ছিল নাসার ল্যাবরেটরিতে প্রকৌশলীদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন টেকনিক্যাল বিষয়গুলো মঙ্গলের পরিবেশে পরীক্ষা করা।
সোজারনারের মূল লক্ষ্য কী ছিল ?
{ "answer_start": [ 292, 292 ], "text": [ "নাসার ল্যাবরেটরিতে প্রকৌশলীদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন টেকনিক্যাল বিষয়গুলো মঙ্গলের পরিবেশে পরীক্ষা করা", "নাসার ল্যাবরেটরিতে প্রকৌশলীদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন টেকনিক্যাল বিষয়গুলো মঙ্গলের পরিবেশে পরীক্ষা করা" ] }
bn_wiki_2297_01
ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ার
ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ার বা ডিওআই হচ্ছে একটি নিখুত রাশিমালা যা ইলেকট্রনিক ডকুমেন্ট বা প্রকাশনাকে নির্দেশিত করতে ব্যবহৃত হয়। বিষয় সম্পর্কিত বিভিন্ন মেটাডেটা ডিওআই নম্বরে সংযুক্ত থাকে। এসকল মেটাডেটার মধ্যে থাকে বিষয়বস্তুটির অবস্থান, যেমন: যে ইউআরএল বা ওয়েব ঠিকানায় গেলে বিষয়টি পাওয়া যাবে ইত্যাদি। কোনো ডকুমেন্টের ডিওআই নম্বর অপরির্তনযোগ্য, যদিও এর মেটাডেটা পরিবর্তিত হতে পারে। কোনো ডকুমেন্ট (যেমন: বই বা প্রকাশনা) ডিওআই নম্বর দ্বারা শনাক্ত করা বা নির্দেশ করা শুধুমাত্র একটি ইউআরএল দ্বারা নির্দেশ করার চেয়ে অনেক নির্ভরযোগ্য। কারণ ইউআরএল সহজেই পরিবর্তিত হতে পারে, এবং তখন বিষয়টি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ে। কিন্তু ডিওআই নম্বর থাকলে, প্রকাশককে শুধুমাত্র ডিওআই নম্বরের মেটাডেটা থেকে ইউআরএলটি হালনাগাদ করলেই কাজ হয়ে যায়। ইউআরএল-এর মতো ডিওআই ব্যবস্থা সবার জন্য উন্মুক্ত নয়। ডিওআই সংগঠনের সাথে চুক্তি সহকারে সংযুক্তরাই কেবল ডিওআই নম্বর দেওয়ার অধিকার রাখে। আর এই সংযুক্তির জন্য নির্দিষ্ট অর্থ পরিশোধ করে সদস্যপদ গ্রহণ করতে হয়। আন্তর্জাতিক ডিওআই ফাউন্ডেশন এরকম বেশ কিছু সংস্থাকে রক্ষণাবেক্ষণ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকে, এরা এই ব্যবস্থার উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণে কাজ করে থাকে। ২০০০ সালের শেষ দিক থেকে প্রকাশনার ক্ষেত্রে এই ব্যবস্থা তৈরি ও এর প্রসার হয়ে আসছে। ২০০৯ পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী প্রায় ৪,০০০ সংগঠন প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ ডিওআই নম্বর প্রদান করেছে।
ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ার কী?
{ "answer_start": [ 47, 47 ], "text": [ "একটি নিখুত রাশিমালা যা ইলেকট্রনিক ডকুমেন্ট বা প্রকাশনাকে নির্দেশিত করতে ব্যবহৃত হয়", "একটি নিখুত রাশিমালা যা ইলেকট্রনিক ডকুমেন্ট বা প্রকাশনাকে নির্দেশিত করতে ব্যবহৃত হয়" ] }
bn_wiki_2297_02
ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ার
ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ার বা ডিওআই হচ্ছে একটি নিখুত রাশিমালা যা ইলেকট্রনিক ডকুমেন্ট বা প্রকাশনাকে নির্দেশিত করতে ব্যবহৃত হয়। বিষয় সম্পর্কিত বিভিন্ন মেটাডেটা ডিওআই নম্বরে সংযুক্ত থাকে। এসকল মেটাডেটার মধ্যে থাকে বিষয়বস্তুটির অবস্থান, যেমন: যে ইউআরএল বা ওয়েব ঠিকানায় গেলে বিষয়টি পাওয়া যাবে ইত্যাদি। কোনো ডকুমেন্টের ডিওআই নম্বর অপরির্তনযোগ্য, যদিও এর মেটাডেটা পরিবর্তিত হতে পারে। কোনো ডকুমেন্ট (যেমন: বই বা প্রকাশনা) ডিওআই নম্বর দ্বারা শনাক্ত করা বা নির্দেশ করা শুধুমাত্র একটি ইউআরএল দ্বারা নির্দেশ করার চেয়ে অনেক নির্ভরযোগ্য। কারণ ইউআরএল সহজেই পরিবর্তিত হতে পারে, এবং তখন বিষয়টি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ে। কিন্তু ডিওআই নম্বর থাকলে, প্রকাশককে শুধুমাত্র ডিওআই নম্বরের মেটাডেটা থেকে ইউআরএলটি হালনাগাদ করলেই কাজ হয়ে যায়। ইউআরএল-এর মতো ডিওআই ব্যবস্থা সবার জন্য উন্মুক্ত নয়। ডিওআই সংগঠনের সাথে চুক্তি সহকারে সংযুক্তরাই কেবল ডিওআই নম্বর দেওয়ার অধিকার রাখে। আর এই সংযুক্তির জন্য নির্দিষ্ট অর্থ পরিশোধ করে সদস্যপদ গ্রহণ করতে হয়। আন্তর্জাতিক ডিওআই ফাউন্ডেশন এরকম বেশ কিছু সংস্থাকে রক্ষণাবেক্ষণ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকে, এরা এই ব্যবস্থার উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণে কাজ করে থাকে। ২০০০ সালের শেষ দিক থেকে প্রকাশনার ক্ষেত্রে এই ব্যবস্থা তৈরি ও এর প্রসার হয়ে আসছে। ২০০৯ পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী প্রায় ৪,০০০ সংগঠন প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ ডিওআই নম্বর প্রদান করেছে।
মেটাডেটা কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2297_03
ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ার
ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ার বা ডিওআই হচ্ছে একটি নিখুত রাশিমালা যা ইলেকট্রনিক ডকুমেন্ট বা প্রকাশনাকে নির্দেশিত করতে ব্যবহৃত হয়। বিষয় সম্পর্কিত বিভিন্ন মেটাডেটা ডিওআই নম্বরে সংযুক্ত থাকে। এসকল মেটাডেটার মধ্যে থাকে বিষয়বস্তুটির অবস্থান, যেমন: যে ইউআরএল বা ওয়েব ঠিকানায় গেলে বিষয়টি পাওয়া যাবে ইত্যাদি। কোনো ডকুমেন্টের ডিওআই নম্বর অপরির্তনযোগ্য, যদিও এর মেটাডেটা পরিবর্তিত হতে পারে। কোনো ডকুমেন্ট (যেমন: বই বা প্রকাশনা) ডিওআই নম্বর দ্বারা শনাক্ত করা বা নির্দেশ করা শুধুমাত্র একটি ইউআরএল দ্বারা নির্দেশ করার চেয়ে অনেক নির্ভরযোগ্য। কারণ ইউআরএল সহজেই পরিবর্তিত হতে পারে, এবং তখন বিষয়টি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ে। কিন্তু ডিওআই নম্বর থাকলে, প্রকাশককে শুধুমাত্র ডিওআই নম্বরের মেটাডেটা থেকে ইউআরএলটি হালনাগাদ করলেই কাজ হয়ে যায়। ইউআরএল-এর মতো ডিওআই ব্যবস্থা সবার জন্য উন্মুক্ত নয়। ডিওআই সংগঠনের সাথে চুক্তি সহকারে সংযুক্তরাই কেবল ডিওআই নম্বর দেওয়ার অধিকার রাখে। আর এই সংযুক্তির জন্য নির্দিষ্ট অর্থ পরিশোধ করে সদস্যপদ গ্রহণ করতে হয়। আন্তর্জাতিক ডিওআই ফাউন্ডেশন এরকম বেশ কিছু সংস্থাকে রক্ষণাবেক্ষণ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকে, এরা এই ব্যবস্থার উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণে কাজ করে থাকে। ২০০০ সালের শেষ দিক থেকে প্রকাশনার ক্ষেত্রে এই ব্যবস্থা তৈরি ও এর প্রসার হয়ে আসছে। ২০০৯ পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী প্রায় ৪,০০০ সংগঠন প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ ডিওআই নম্বর প্রদান করেছে।
মেটাডেটার মধ্যে থাকে কী?
{ "answer_start": [ 192, 192 ], "text": [ "এসকল মেটাডেটার মধ্যে থাকে বিষয়বস্তুটির অবস্থান, যেমন: যে ইউআরএল বা ওয়েব ঠিকানায় গেলে বিষয়টি পাওয়া যাবে ইত্যাদি", "এসকল মেটাডেটার মধ্যে থাকে বিষয়বস্তুটির অবস্থান, যেমন: যে ইউআরএল বা ওয়েব ঠিকানায় গেলে বিষয়টি পাওয়া যাবে ইত্যাদি" ] }
bn_wiki_1946_05
ভূমিকম্প
জোন-২-এ অবস্থিত রাজশাহী জেলা, ভূতাত্ত্বিকভাবে সক্রীয় ভূমিকম্প এলাকায় অবস্থিত এবং তাই ১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দের ভূমিকম্পে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সক্রীয় ভূমিকম্প এলাকায় থাকার কারণে এই অঞ্চলও যেকোনো সময় মারাত্মক ভূমিকম্পের আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত হতে পারে। জোন-২-তে থাকা রাজধানী শহর ঢাকায় সে হিসেবে ৮ মাত্রার ভূমিকম্প হবার মতো ভূতাত্ত্বিক ফাটল রেখা বা ফল্টলাইন নেই। তবে ঢাকা থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরে মধুপুর অঞ্চলে ৭ থেকে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হবার মতো ভূতাত্ত্বিক ফাটল রেখা রয়েছে। সরকারি তথ্যসূত্রমতে, ঢাকায় রাতের বেলায় ৭ থেকে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৯০,০০০ লোক হতাহত হবে। দিনের বেলায় হলে হতাহতের সংখ্যা হবে ৭০,০০০। ঢাকা সিটি কর্পোরেশন অঞ্চলের ৩,২৬,০০০ ভবনের উপর পরিচালিত সমীক্ষা থেকে দেখা গেছে, এমন তীব্রতার ভূমিকম্পে প্রায় ৭২,০০০ ভবন সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে, আরও ৮৫,০০০ ভবন মাঝারি ধরনের ক্ষতিগ্রস্ত হবে। শুধু দালান ভাঙার কারণে ক্ষয়ক্ষতি হবে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমতুল্য সম্পদ। এমনকি ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে জাতিসংঘ পরিচালিত রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট টুলস ফর ডায়াগনসিস অফ আরবান এরিয়াস এগেইন্সট সাইসমিক ডিযাসটার (রেডিয়াস) জরিপে ভূতাত্ত্বিক ঝুঁকিপূর্ণ বিশ্বের ২০টি শহরের মধ্যে ঢাকাও অন্যতম। এছাড়াও জাপানের টোকিও ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (টিআইটি)-র সহায়তায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত এক সাম্প্রতিক (২০১০) গবেষণায় দেখা গেছে ঢাকার ভূমিতে বিভিন্ন প্রকারের মাটি (লাল মাটি, নরম মাটি ইত্যাদি) রয়েছে। ঢাকার সম্প্রসারিত অংশে জলাশয় ভরাট করে গড়ে তোলা আবাসন এলাকা রয়েছে। ভূমিকম্পের সময় নরম মাটি ও ভরাট করা এলাকার মাটি ভূমিকম্পের কম্পন তরঙ্গকে বাড়িয়ে দেয়, ফলে ভূমিকম্পের তীব্রতা বাড়ে। মাটির বৈশিষ্ট্যের সাথে যোগ হয় ভবনের বা স্থাপনার কাঠামো। এই দুইয়ের সম্মিলনে ভূমিকম্পের তীব্রতা ও ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাব্যতা বাড়ে-কমে। গবেষকরা তাই ঢাকার বর্ধিতাংশের আলগা মাটিসমৃদ্ধ জনবসতিকে যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন।
রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট টুলস ফর ডায়াগনসিস অফ আরবান এরিয়াস এগেইন্সট সাইসমিক ডিযাসটার (রেডিয়াস) কি ?
{ "answer_start": [ 90, 90 ], "text": [ "হ্যাঁ", "হ্যাঁ" ] }
bn_wiki_2034_01
রান (ক্রিকেট)
রান ক্রিকেটীয় পরিভাষাবিশেষ ও খেলার পয়েন্ট সংগ্রহকারী একক। ব্যাটসম্যান কর্তৃক রান সংগৃহীত হয় যা নিজস্ব অর্জনের পাশাপাশি দলীয় সংগ্রহশালাকে স্ফীত করে তোলে। যখন একজন ক্রিকেটার ৫০ রান বা ১০০ রান করেন, তখন তা যথাক্রমে অর্ধ-শতক ও শতক নামে অভিহিত করা হয়। এরফলে সংশ্লিষ্ট ব্যাটসম্যান বিশেষ গৌরব কিংবা সম্মাননার অধিকারী হন। এছাড়াও, দুইজন ব্যাটসম্যান যৌথভাবে ৫০ রান বা ১০০ রান করলেও তা একইভাবে উদ্‌যাপন করা হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্রায়ান লারা টেস্ট ও প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটের উভয়ক্ষেত্রে সর্বাধিক রান করার বিশ্বরেকর্ডের অধিকারী হয়ে আছেন। অন্যদিকে, একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে সর্বাধিক রান করার কৃতিত্বের দাবীদার হচ্ছেন যথাক্রমে ভারতের রোহিত শর্মা এবং নিউজিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম।
ক্রিকেটীয় পরিভাষাবিশেষ ও খেলার পয়েন্ট সংগ্রহকারী একক কী?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "রান", "রান" ] }
bn_wiki_2034_02
রান (ক্রিকেট)
রান ক্রিকেটীয় পরিভাষাবিশেষ ও খেলার পয়েন্ট সংগ্রহকারী একক। ব্যাটসম্যান কর্তৃক রান সংগৃহীত হয় যা নিজস্ব অর্জনের পাশাপাশি দলীয় সংগ্রহশালাকে স্ফীত করে তোলে। যখন একজন ক্রিকেটার ৫০ রান বা ১০০ রান করেন, তখন তা যথাক্রমে অর্ধ-শতক ও শতক নামে অভিহিত করা হয়। এরফলে সংশ্লিষ্ট ব্যাটসম্যান বিশেষ গৌরব কিংবা সম্মাননার অধিকারী হন। এছাড়াও, দুইজন ব্যাটসম্যান যৌথভাবে ৫০ রান বা ১০০ রান করলেও তা একইভাবে উদ্‌যাপন করা হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্রায়ান লারা টেস্ট ও প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটের উভয়ক্ষেত্রে সর্বাধিক রান করার বিশ্বরেকর্ডের অধিকারী হয়ে আছেন। অন্যদিকে, একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে সর্বাধিক রান করার কৃতিত্বের দাবীদার হচ্ছেন যথাক্রমে ভারতের রোহিত শর্মা এবং নিউজিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম।
একজন ক্রিকেটার ৫০ রান করলে সেটা কী নাম অভিহিত হয়?
{ "answer_start": [ 216, 216 ], "text": [ "অর্ধ-শতক", "অর্ধ-শতক" ] }
bn_wiki_2034_04
রান (ক্রিকেট)
রান ক্রিকেটীয় পরিভাষাবিশেষ ও খেলার পয়েন্ট সংগ্রহকারী একক। ব্যাটসম্যান কর্তৃক রান সংগৃহীত হয় যা নিজস্ব অর্জনের পাশাপাশি দলীয় সংগ্রহশালাকে স্ফীত করে তোলে। যখন একজন ক্রিকেটার ৫০ রান বা ১০০ রান করেন, তখন তা যথাক্রমে অর্ধ-শতক ও শতক নামে অভিহিত করা হয়। এরফলে সংশ্লিষ্ট ব্যাটসম্যান বিশেষ গৌরব কিংবা সম্মাননার অধিকারী হন। এছাড়াও, দুইজন ব্যাটসম্যান যৌথভাবে ৫০ রান বা ১০০ রান করলেও তা একইভাবে উদ্‌যাপন করা হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্রায়ান লারা টেস্ট ও প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটের উভয়ক্ষেত্রে সর্বাধিক রান করার বিশ্বরেকর্ডের অধিকারী হয়ে আছেন। অন্যদিকে, একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে সর্বাধিক রান করার কৃতিত্বের দাবীদার হচ্ছেন যথাক্রমে ভারতের রোহিত শর্মা এবং নিউজিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম।
একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বাধিক রান করার কৃতিত্বের দাবীদার কে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2034_05
রান (ক্রিকেট)
রান ক্রিকেটীয় পরিভাষাবিশেষ ও খেলার পয়েন্ট সংগ্রহকারী একক। ব্যাটসম্যান কর্তৃক রান সংগৃহীত হয় যা নিজস্ব অর্জনের পাশাপাশি দলীয় সংগ্রহশালাকে স্ফীত করে তোলে। যখন একজন ক্রিকেটার ৫০ রান বা ১০০ রান করেন, তখন তা যথাক্রমে অর্ধ-শতক ও শতক নামে অভিহিত করা হয়। এরফলে সংশ্লিষ্ট ব্যাটসম্যান বিশেষ গৌরব কিংবা সম্মাননার অধিকারী হন। এছাড়াও, দুইজন ব্যাটসম্যান যৌথভাবে ৫০ রান বা ১০০ রান করলেও তা একইভাবে উদ্‌যাপন করা হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্রায়ান লারা টেস্ট ও প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটের উভয়ক্ষেত্রে সর্বাধিক রান করার বিশ্বরেকর্ডের অধিকারী হয়ে আছেন। অন্যদিকে, একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে সর্বাধিক রান করার কৃতিত্বের দাবীদার হচ্ছেন যথাক্রমে ভারতের রোহিত শর্মা এবং নিউজিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম।
টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে সর্বনিম্ন রান করার রেকর্ড কার?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1214_03
রাম মোহন
রাম মোহন (১৯৩১ - ১১ অক্টোবর ২০১৯) ছিলেন একজন ভারতীয় অ্যানিমেটর, টাইটেল ডিজাইনার ও ডিজাইন এডুকেটর। এছাড়াও তিনি ভারতীয় অ্যানিমেশন এর জনক বলেও পরিচিত। খ্যাতনামা এ কার্টুনিস্টের ভারতীয় চলচ্চিত্রের জগতে কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ১৯৫৬ সালে। ১৯৬৮ সালে তিনি চলচ্চিত্র বিভাগ থেকে সরে দাঁড়ান, কাজ শুরু করেন প্রসাদ প্রোডাকশনের অ্যানিমেশন বিভাগের প্রধান হিসেবে। ১৯৭২ সালে নিজের প্রতিষ্ঠান রাম মোহন বায়োগ্রাফিক্স চালু করেন। ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত মুম্বাইভিত্তিক অ্যানিমেশন কোম্পানি গ্রাফিতি মাল্টিমিডিয়ার চেয়ারম্যান এবং প্রধান ক্রিয়েটিভ অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ২০০৬ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন গ্রাফিতি স্কুল অব অ্যানিমেশন। তিনি নন-ফিচার অ্যানিমেশন ফিল্ম বিভাগে দু'বার ১৯৭২ ও ১৯৮৩ সালে ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। ২০০৬ সালে তিনি মুম্বাই আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে আজীবন সম্মাননার পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও তিনি ২০১৪ সালে ভারত সরকার কর্তৃক প্রদত্ত ভারতের ৪র্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক পদ্ম শ্রী লাভ করেন। ১৯৯০-এর দশকে উপমহাদেশের মেয়েদের অধিকার সুংসহত করার লক্ষ্য মীনা কার্টুন প্রচারের উদ্যোগ নেয় ইউনিসেফ। সেসময় সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটি মুখাবয়ব সৃষ্টির জন্য তারা দ্বারস্থ হয় রাম মোহনের কাছে। পরে, তার রং-তুলিতেই ফুটে ওঠে মীনা কার্টুনের সবার পছন্দের রূপটি। ১৯৯১ থেকে ২০০১ সালের মধ্যে ‘মীনা’ কার্টুনের ষোলোটি পর্ব পরিচালনা করেন রাম মোহন। এই প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত ছিল ইউনিসেফ ও বাংলাদেশের টুনবাংলা। এই সিরিজের জন্য ১৯৯৬ সালে কমিউনিকেশন আর্টস গিল্ডের দেওয়া হল অব ফেইম অ্যাওয়ার্ডে আজীবন সম্মাননা লাভ করেন। ফিলিপাইনের ম্যানিলাতে অবস্থিত হান্না-বারবারা স্টুডিওতেও মীনার প্রথম দিককার বেশ কিছু পর্ব নির্মিত হয়। পরে ভারতের রাম মোহন স্টুডিওতে মীনার বাকি পর্বগুলো নির্মাণ করা হয়। সিরিজগুলো পরিচালনা করেছিলেন রাম মোহন নিজেই।‘মীনা’ কার্টুন মূলত বাংলায় নির্মিত টিভি শো। যা ইংরেজি, হিন্দি, উর্দু, নেপালি, পশতু, ফারসি ও পর্তুগিজ ভাষাতেও প্রচার হয়। এর মাধ্যমে অনেক দেশে ছড়িয়ে পড়ে রাম মোহনের নাম।
কত সালে রাম মোহন চলচ্চিত্র বিভাগ থেকে সরে দাঁড়ান?
{ "answer_start": [ 235, 235 ], "text": [ "১৯৬৮", "১৯৬৮" ] }
bn_wiki_1214_04
রাম মোহন
রাম মোহন (১৯৩১ - ১১ অক্টোবর ২০১৯) ছিলেন একজন ভারতীয় অ্যানিমেটর, টাইটেল ডিজাইনার ও ডিজাইন এডুকেটর। এছাড়াও তিনি ভারতীয় অ্যানিমেশন এর জনক বলেও পরিচিত। খ্যাতনামা এ কার্টুনিস্টের ভারতীয় চলচ্চিত্রের জগতে কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ১৯৫৬ সালে। ১৯৬৮ সালে তিনি চলচ্চিত্র বিভাগ থেকে সরে দাঁড়ান, কাজ শুরু করেন প্রসাদ প্রোডাকশনের অ্যানিমেশন বিভাগের প্রধান হিসেবে। ১৯৭২ সালে নিজের প্রতিষ্ঠান রাম মোহন বায়োগ্রাফিক্স চালু করেন। ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত মুম্বাইভিত্তিক অ্যানিমেশন কোম্পানি গ্রাফিতি মাল্টিমিডিয়ার চেয়ারম্যান এবং প্রধান ক্রিয়েটিভ অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ২০০৬ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন গ্রাফিতি স্কুল অব অ্যানিমেশন। তিনি নন-ফিচার অ্যানিমেশন ফিল্ম বিভাগে দু'বার ১৯৭২ ও ১৯৮৩ সালে ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। ২০০৬ সালে তিনি মুম্বাই আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে আজীবন সম্মাননার পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও তিনি ২০১৪ সালে ভারত সরকার কর্তৃক প্রদত্ত ভারতের ৪র্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক পদ্ম শ্রী লাভ করেন। ১৯৯০-এর দশকে উপমহাদেশের মেয়েদের অধিকার সুংসহত করার লক্ষ্য মীনা কার্টুন প্রচারের উদ্যোগ নেয় ইউনিসেফ। সেসময় সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটি মুখাবয়ব সৃষ্টির জন্য তারা দ্বারস্থ হয় রাম মোহনের কাছে। পরে, তার রং-তুলিতেই ফুটে ওঠে মীনা কার্টুনের সবার পছন্দের রূপটি। ১৯৯১ থেকে ২০০১ সালের মধ্যে ‘মীনা’ কার্টুনের ষোলোটি পর্ব পরিচালনা করেন রাম মোহন। এই প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত ছিল ইউনিসেফ ও বাংলাদেশের টুনবাংলা। এই সিরিজের জন্য ১৯৯৬ সালে কমিউনিকেশন আর্টস গিল্ডের দেওয়া হল অব ফেইম অ্যাওয়ার্ডে আজীবন সম্মাননা লাভ করেন। ফিলিপাইনের ম্যানিলাতে অবস্থিত হান্না-বারবারা স্টুডিওতেও মীনার প্রথম দিককার বেশ কিছু পর্ব নির্মিত হয়। পরে ভারতের রাম মোহন স্টুডিওতে মীনার বাকি পর্বগুলো নির্মাণ করা হয়। সিরিজগুলো পরিচালনা করেছিলেন রাম মোহন নিজেই।‘মীনা’ কার্টুন মূলত বাংলায় নির্মিত টিভি শো। যা ইংরেজি, হিন্দি, উর্দু, নেপালি, পশতু, ফারসি ও পর্তুগিজ ভাষাতেও প্রচার হয়। এর মাধ্যমে অনেক দেশে ছড়িয়ে পড়ে রাম মোহনের নাম।
রাম মোহন কবে মৃত্যু বরন করেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1214_05
রাম মোহন
রাম মোহন (১৯৩১ - ১১ অক্টোবর ২০১৯) ছিলেন একজন ভারতীয় অ্যানিমেটর, টাইটেল ডিজাইনার ও ডিজাইন এডুকেটর। এছাড়াও তিনি ভারতীয় অ্যানিমেশন এর জনক বলেও পরিচিত। খ্যাতনামা এ কার্টুনিস্টের ভারতীয় চলচ্চিত্রের জগতে কর্মজীবন শুরু হয়েছিল ১৯৫৬ সালে। ১৯৬৮ সালে তিনি চলচ্চিত্র বিভাগ থেকে সরে দাঁড়ান, কাজ শুরু করেন প্রসাদ প্রোডাকশনের অ্যানিমেশন বিভাগের প্রধান হিসেবে। ১৯৭২ সালে নিজের প্রতিষ্ঠান রাম মোহন বায়োগ্রাফিক্স চালু করেন। ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত মুম্বাইভিত্তিক অ্যানিমেশন কোম্পানি গ্রাফিতি মাল্টিমিডিয়ার চেয়ারম্যান এবং প্রধান ক্রিয়েটিভ অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ২০০৬ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন গ্রাফিতি স্কুল অব অ্যানিমেশন। তিনি নন-ফিচার অ্যানিমেশন ফিল্ম বিভাগে দু'বার ১৯৭২ ও ১৯৮৩ সালে ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। ২০০৬ সালে তিনি মুম্বাই আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে আজীবন সম্মাননার পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও তিনি ২০১৪ সালে ভারত সরকার কর্তৃক প্রদত্ত ভারতের ৪র্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক পদ্ম শ্রী লাভ করেন। ১৯৯০-এর দশকে উপমহাদেশের মেয়েদের অধিকার সুংসহত করার লক্ষ্য মীনা কার্টুন প্রচারের উদ্যোগ নেয় ইউনিসেফ। সেসময় সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটি মুখাবয়ব সৃষ্টির জন্য তারা দ্বারস্থ হয় রাম মোহনের কাছে। পরে, তার রং-তুলিতেই ফুটে ওঠে মীনা কার্টুনের সবার পছন্দের রূপটি। ১৯৯১ থেকে ২০০১ সালের মধ্যে ‘মীনা’ কার্টুনের ষোলোটি পর্ব পরিচালনা করেন রাম মোহন। এই প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত ছিল ইউনিসেফ ও বাংলাদেশের টুনবাংলা। এই সিরিজের জন্য ১৯৯৬ সালে কমিউনিকেশন আর্টস গিল্ডের দেওয়া হল অব ফেইম অ্যাওয়ার্ডে আজীবন সম্মাননা লাভ করেন। ফিলিপাইনের ম্যানিলাতে অবস্থিত হান্না-বারবারা স্টুডিওতেও মীনার প্রথম দিককার বেশ কিছু পর্ব নির্মিত হয়। পরে ভারতের রাম মোহন স্টুডিওতে মীনার বাকি পর্বগুলো নির্মাণ করা হয়। সিরিজগুলো পরিচালনা করেছিলেন রাম মোহন নিজেই।‘মীনা’ কার্টুন মূলত বাংলায় নির্মিত টিভি শো। যা ইংরেজি, হিন্দি, উর্দু, নেপালি, পশতু, ফারসি ও পর্তুগিজ ভাষাতেও প্রচার হয়। এর মাধ্যমে অনেক দেশে ছড়িয়ে পড়ে রাম মোহনের নাম।
রাম মোহন কবে পদ্মশ্রী পদক লাভ করেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2381_01
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ নিয়ে যথেষ্ট বিতর্কের অবকাশ রয়েছে। তবে এ নিয়ে একটি সাধারণ ধারণা রয়েছে যা অনেকাংশে গ্রহণযোগ্য। এই কারণটি যুদ্ধোত্তর সময়ে মিত্রশক্তির দেশসমূহের মধ্যে তোষণ নীতির মাধ্যমে সমঝোতার ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায় যা নির্দেশক শক্তির ভূমিকা পালন করে যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্স। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি এবং জাপানের আধিপত্য ও সাম্রাজ্যবাদকে দায়ী করে এই কারণটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে যার বিস্তারিত এখানে উল্লেখিত হচ্ছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি তার সম্পদ, সম্মান এবং ক্ষমতার প্রায় সবটুকুই হারিয়ে বসে। এর সাম্রাজ্যবাদী চিন্তাধারার মূল কারণ ছিল জার্মানির হৃত অর্থনৈতিক, সামরিক এবং ভূমিকেন্দ্রিক সম্পদ পুনরুদ্ধার করা এবং পুনরায় একটি বিশ্বশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা। এর পাশাপাশি পোল্যান্ড এবং ইউক্রেনের সম্পদসমৃদ্ধ ভূমি নিয়ন্ত্রণে আনাও একটি উদ্দেশ্য হিসেবে কাজ করেছে। জার্মানির একটি জাতীয় আকাঙ্ক্ষা ছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরপর সম্পাদিত ভার্সাই চুক্তি হতে বেরিয়ে আসার। এরই প্রেক্ষাপটে হিটলার এবং তার নাৎসি বাহিনীর ধারণা ছিল যে একটি জাতীয় বিপ্লবের মাধ্যমে দেশকে সংগঠিত করা সম্ভব হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নাট্যমঞ্চ যুদ্ধের মূল কারণ ছিল মিত্র শক্তির এক পক্ষ চুক্তি। মিত্র শক্তির এই এক পক্ষ চুক্তি জার্মানিরা মেনে নিতে পারেনি তারা ভাবে যে তাদের সাথে পক্ষপাত্তি করা হয়েছে। তাই তাদের মনে একটা ক্ষোভ সৃষ্টি হয়।
কোন বিশ্বযুদ্ধের কারণ নিয়ে যথেষ্ট বিতর্কের অবকাশ রয়েছে?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "দ্বিতীয়", "দ্বিতীয়" ] }
bn_wiki_2381_03
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ নিয়ে যথেষ্ট বিতর্কের অবকাশ রয়েছে। তবে এ নিয়ে একটি সাধারণ ধারণা রয়েছে যা অনেকাংশে গ্রহণযোগ্য। এই কারণটি যুদ্ধোত্তর সময়ে মিত্রশক্তির দেশসমূহের মধ্যে তোষণ নীতির মাধ্যমে সমঝোতার ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায় যা নির্দেশক শক্তির ভূমিকা পালন করে যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্স। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি এবং জাপানের আধিপত্য ও সাম্রাজ্যবাদকে দায়ী করে এই কারণটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে যার বিস্তারিত এখানে উল্লেখিত হচ্ছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি তার সম্পদ, সম্মান এবং ক্ষমতার প্রায় সবটুকুই হারিয়ে বসে। এর সাম্রাজ্যবাদী চিন্তাধারার মূল কারণ ছিল জার্মানির হৃত অর্থনৈতিক, সামরিক এবং ভূমিকেন্দ্রিক সম্পদ পুনরুদ্ধার করা এবং পুনরায় একটি বিশ্বশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা। এর পাশাপাশি পোল্যান্ড এবং ইউক্রেনের সম্পদসমৃদ্ধ ভূমি নিয়ন্ত্রণে আনাও একটি উদ্দেশ্য হিসেবে কাজ করেছে। জার্মানির একটি জাতীয় আকাঙ্ক্ষা ছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরপর সম্পাদিত ভার্সাই চুক্তি হতে বেরিয়ে আসার। এরই প্রেক্ষাপটে হিটলার এবং তার নাৎসি বাহিনীর ধারণা ছিল যে একটি জাতীয় বিপ্লবের মাধ্যমে দেশকে সংগঠিত করা সম্ভব হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নাট্যমঞ্চ যুদ্ধের মূল কারণ ছিল মিত্র শক্তির এক পক্ষ চুক্তি। মিত্র শক্তির এই এক পক্ষ চুক্তি জার্মানিরা মেনে নিতে পারেনি তারা ভাবে যে তাদের সাথে পক্ষপাত্তি করা হয়েছে। তাই তাদের মনে একটা ক্ষোভ সৃষ্টি হয়।
সাম্রাজ্যবাদী চিন্তাধারার মূল কারণ কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2381_04
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ নিয়ে যথেষ্ট বিতর্কের অবকাশ রয়েছে। তবে এ নিয়ে একটি সাধারণ ধারণা রয়েছে যা অনেকাংশে গ্রহণযোগ্য। এই কারণটি যুদ্ধোত্তর সময়ে মিত্রশক্তির দেশসমূহের মধ্যে তোষণ নীতির মাধ্যমে সমঝোতার ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায় যা নির্দেশক শক্তির ভূমিকা পালন করে যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্স। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি এবং জাপানের আধিপত্য ও সাম্রাজ্যবাদকে দায়ী করে এই কারণটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে যার বিস্তারিত এখানে উল্লেখিত হচ্ছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি তার সম্পদ, সম্মান এবং ক্ষমতার প্রায় সবটুকুই হারিয়ে বসে। এর সাম্রাজ্যবাদী চিন্তাধারার মূল কারণ ছিল জার্মানির হৃত অর্থনৈতিক, সামরিক এবং ভূমিকেন্দ্রিক সম্পদ পুনরুদ্ধার করা এবং পুনরায় একটি বিশ্বশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা। এর পাশাপাশি পোল্যান্ড এবং ইউক্রেনের সম্পদসমৃদ্ধ ভূমি নিয়ন্ত্রণে আনাও একটি উদ্দেশ্য হিসেবে কাজ করেছে। জার্মানির একটি জাতীয় আকাঙ্ক্ষা ছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরপর সম্পাদিত ভার্সাই চুক্তি হতে বেরিয়ে আসার। এরই প্রেক্ষাপটে হিটলার এবং তার নাৎসি বাহিনীর ধারণা ছিল যে একটি জাতীয় বিপ্লবের মাধ্যমে দেশকে সংগঠিত করা সম্ভব হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নাট্যমঞ্চ যুদ্ধের মূল কারণ ছিল মিত্র শক্তির এক পক্ষ চুক্তি। মিত্র শক্তির এই এক পক্ষ চুক্তি জার্মানিরা মেনে নিতে পারেনি তারা ভাবে যে তাদের সাথে পক্ষপাত্তি করা হয়েছে। তাই তাদের মনে একটা ক্ষোভ সৃষ্টি হয়।
কত বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়সীমা?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0100_01
লবণের উৎস
লবণ দুটি প্রধান উৎস থেকে আসে: সমুদ্রের জল এবং সোডিয়াম ক্লোরাইড খনিজ হ্যালাইট (এটি রক লবণ নামেও পরিচিত)। রক লবণ বিস্তৃত পালকীয় বাষ্পীয় খনিজগুলির বিছানাগুলিতে ঘটে যা ঘেঁষে হ্রদ, প্লেয়াস এবং সমুদ্রগুলি শুকিয়ে যাওয়ার ফলে ঘটে। লবণের শয্যাগুলি ৩৫০ মিটার পুরু এবং আন্ডারলি বিস্তৃত অঞ্চল পর্যন্ত হতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার পশ্চিমাঞ্চলীয় নিউ ইয়র্কের অ্যাপালাকিয়ান বেসিন থেকে অন্টারিওর অংশ এবং মিশিগান অববাহিকার বেশিরভাগ অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত ভূগর্ভস্থ বিছানা রয়েছে। অন্যান্য আমানত হ'ল টেক্সাস, ওহাইও, ক্যানসাস, নিউ মেক্সিকো, নোভা স্কটিয়া এবং স্যাসকাচোয়ান। ইউনাইটেড কিংডমের ভূগর্ভস্থ শয্যাগুলি চিশায়ার এবং ড্রয়েটভিচের আশেপাশে পাওয়া যায়। অস্ট্রিয়ার সালজবুর্গকে খনিগুলির জন্য "নুনের শহর" নামকরণ করা হয়েছিল। মধ্যযুগীয় ট্রান্সিলভেনিয়া, মারামুরে এবং সাউদার্ন পোল্যান্ডে (উইলিজকা) উচ্চমানের রক লবণ কেটেছিল। বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার তুজলার দ্বাদশ শতাব্দী থেকে তুর্কিদের দ্বারা "লবণের স্থান" থেকে হাঙ্গেরিয়ান সা (নুন) নামকরণ করা হয়েছিল। ভূগর্ভস্থ বিছানা থেকে লবণ নিষ্কাশন করা হয় খনির মাধ্যমে বা দ্রবণ খনি দ্বারা লবণ দ্রবীভূত করতে জল ব্যবহার করে। সমাধান খনির মধ্যে লবণ শুকনো হিসাবে পৃষ্ঠের উপরে পৌঁছায়, সেখান থেকে লবণ স্ফটিক রেখে জল বাষ্পীভূত হয়।
লবণ প্রধান উৎস কয়টি?
{ "answer_start": [ 4, 4 ], "text": [ "দুটি", "দুটি প্রধান উৎস" ] }
bn_wiki_0100_02
লবণের উৎস
লবণ দুটি প্রধান উৎস থেকে আসে: সমুদ্রের জল এবং সোডিয়াম ক্লোরাইড খনিজ হ্যালাইট (এটি রক লবণ নামেও পরিচিত)। রক লবণ বিস্তৃত পালকীয় বাষ্পীয় খনিজগুলির বিছানাগুলিতে ঘটে যা ঘেঁষে হ্রদ, প্লেয়াস এবং সমুদ্রগুলি শুকিয়ে যাওয়ার ফলে ঘটে। লবণের শয্যাগুলি ৩৫০ মিটার পুরু এবং আন্ডারলি বিস্তৃত অঞ্চল পর্যন্ত হতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার পশ্চিমাঞ্চলীয় নিউ ইয়র্কের অ্যাপালাকিয়ান বেসিন থেকে অন্টারিওর অংশ এবং মিশিগান অববাহিকার বেশিরভাগ অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত ভূগর্ভস্থ বিছানা রয়েছে। অন্যান্য আমানত হ'ল টেক্সাস, ওহাইও, ক্যানসাস, নিউ মেক্সিকো, নোভা স্কটিয়া এবং স্যাসকাচোয়ান। ইউনাইটেড কিংডমের ভূগর্ভস্থ শয্যাগুলি চিশায়ার এবং ড্রয়েটভিচের আশেপাশে পাওয়া যায়। অস্ট্রিয়ার সালজবুর্গকে খনিগুলির জন্য "নুনের শহর" নামকরণ করা হয়েছিল। মধ্যযুগীয় ট্রান্সিলভেনিয়া, মারামুরে এবং সাউদার্ন পোল্যান্ডে (উইলিজকা) উচ্চমানের রক লবণ কেটেছিল। বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার তুজলার দ্বাদশ শতাব্দী থেকে তুর্কিদের দ্বারা "লবণের স্থান" থেকে হাঙ্গেরিয়ান সা (নুন) নামকরণ করা হয়েছিল। ভূগর্ভস্থ বিছানা থেকে লবণ নিষ্কাশন করা হয় খনির মাধ্যমে বা দ্রবণ খনি দ্বারা লবণ দ্রবীভূত করতে জল ব্যবহার করে। সমাধান খনির মধ্যে লবণ শুকনো হিসাবে পৃষ্ঠের উপরে পৌঁছায়, সেখান থেকে লবণ স্ফটিক রেখে জল বাষ্পীভূত হয়।
লবণের শয্যাগুলি কত মিটার পুরু হয়?
{ "answer_start": [ 244, 244 ], "text": [ "৩৫০", "৩৫০ মিটার" ] }
bn_wiki_0100_03
লবণের উৎস
লবণ দুটি প্রধান উৎস থেকে আসে: সমুদ্রের জল এবং সোডিয়াম ক্লোরাইড খনিজ হ্যালাইট (এটি রক লবণ নামেও পরিচিত)। রক লবণ বিস্তৃত পালকীয় বাষ্পীয় খনিজগুলির বিছানাগুলিতে ঘটে যা ঘেঁষে হ্রদ, প্লেয়াস এবং সমুদ্রগুলি শুকিয়ে যাওয়ার ফলে ঘটে। লবণের শয্যাগুলি ৩৫০ মিটার পুরু এবং আন্ডারলি বিস্তৃত অঞ্চল পর্যন্ত হতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার পশ্চিমাঞ্চলীয় নিউ ইয়র্কের অ্যাপালাকিয়ান বেসিন থেকে অন্টারিওর অংশ এবং মিশিগান অববাহিকার বেশিরভাগ অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত ভূগর্ভস্থ বিছানা রয়েছে। অন্যান্য আমানত হ'ল টেক্সাস, ওহাইও, ক্যানসাস, নিউ মেক্সিকো, নোভা স্কটিয়া এবং স্যাসকাচোয়ান। ইউনাইটেড কিংডমের ভূগর্ভস্থ শয্যাগুলি চিশায়ার এবং ড্রয়েটভিচের আশেপাশে পাওয়া যায়। অস্ট্রিয়ার সালজবুর্গকে খনিগুলির জন্য "নুনের শহর" নামকরণ করা হয়েছিল। মধ্যযুগীয় ট্রান্সিলভেনিয়া, মারামুরে এবং সাউদার্ন পোল্যান্ডে (উইলিজকা) উচ্চমানের রক লবণ কেটেছিল। বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার তুজলার দ্বাদশ শতাব্দী থেকে তুর্কিদের দ্বারা "লবণের স্থান" থেকে হাঙ্গেরিয়ান সা (নুন) নামকরণ করা হয়েছিল। ভূগর্ভস্থ বিছানা থেকে লবণ নিষ্কাশন করা হয় খনির মাধ্যমে বা দ্রবণ খনি দ্বারা লবণ দ্রবীভূত করতে জল ব্যবহার করে। সমাধান খনির মধ্যে লবণ শুকনো হিসাবে পৃষ্ঠের উপরে পৌঁছায়, সেখান থেকে লবণ স্ফটিক রেখে জল বাষ্পীভূত হয়।
রক লবণের আরেক নাম কী?
{ "answer_start": [ 46, 46 ], "text": [ "সোডিয়াম ক্লোরাইড খনিজ হ্যালাইট", "সোডিয়াম ক্লোরাইড খনিজ হ্যালাইট" ] }
bn_wiki_0100_04
লবণের উৎস
লবণ দুটি প্রধান উৎস থেকে আসে: সমুদ্রের জল এবং সোডিয়াম ক্লোরাইড খনিজ হ্যালাইট (এটি রক লবণ নামেও পরিচিত)। রক লবণ বিস্তৃত পালকীয় বাষ্পীয় খনিজগুলির বিছানাগুলিতে ঘটে যা ঘেঁষে হ্রদ, প্লেয়াস এবং সমুদ্রগুলি শুকিয়ে যাওয়ার ফলে ঘটে। লবণের শয্যাগুলি ৩৫০ মিটার পুরু এবং আন্ডারলি বিস্তৃত অঞ্চল পর্যন্ত হতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার পশ্চিমাঞ্চলীয় নিউ ইয়র্কের অ্যাপালাকিয়ান বেসিন থেকে অন্টারিওর অংশ এবং মিশিগান অববাহিকার বেশিরভাগ অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত ভূগর্ভস্থ বিছানা রয়েছে। অন্যান্য আমানত হ'ল টেক্সাস, ওহাইও, ক্যানসাস, নিউ মেক্সিকো, নোভা স্কটিয়া এবং স্যাসকাচোয়ান। ইউনাইটেড কিংডমের ভূগর্ভস্থ শয্যাগুলি চিশায়ার এবং ড্রয়েটভিচের আশেপাশে পাওয়া যায়। অস্ট্রিয়ার সালজবুর্গকে খনিগুলির জন্য "নুনের শহর" নামকরণ করা হয়েছিল। মধ্যযুগীয় ট্রান্সিলভেনিয়া, মারামুরে এবং সাউদার্ন পোল্যান্ডে (উইলিজকা) উচ্চমানের রক লবণ কেটেছিল। বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার তুজলার দ্বাদশ শতাব্দী থেকে তুর্কিদের দ্বারা "লবণের স্থান" থেকে হাঙ্গেরিয়ান সা (নুন) নামকরণ করা হয়েছিল। ভূগর্ভস্থ বিছানা থেকে লবণ নিষ্কাশন করা হয় খনির মাধ্যমে বা দ্রবণ খনি দ্বারা লবণ দ্রবীভূত করতে জল ব্যবহার করে। সমাধান খনির মধ্যে লবণ শুকনো হিসাবে পৃষ্ঠের উপরে পৌঁছায়, সেখান থেকে লবণ স্ফটিক রেখে জল বাষ্পীভূত হয়।
লবণ স্ফটিক কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0100_05
লবণের উৎস
লবণ দুটি প্রধান উৎস থেকে আসে: সমুদ্রের জল এবং সোডিয়াম ক্লোরাইড খনিজ হ্যালাইট (এটি রক লবণ নামেও পরিচিত)। রক লবণ বিস্তৃত পালকীয় বাষ্পীয় খনিজগুলির বিছানাগুলিতে ঘটে যা ঘেঁষে হ্রদ, প্লেয়াস এবং সমুদ্রগুলি শুকিয়ে যাওয়ার ফলে ঘটে। লবণের শয্যাগুলি ৩৫০ মিটার পুরু এবং আন্ডারলি বিস্তৃত অঞ্চল পর্যন্ত হতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার পশ্চিমাঞ্চলীয় নিউ ইয়র্কের অ্যাপালাকিয়ান বেসিন থেকে অন্টারিওর অংশ এবং মিশিগান অববাহিকার বেশিরভাগ অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত ভূগর্ভস্থ বিছানা রয়েছে। অন্যান্য আমানত হ'ল টেক্সাস, ওহাইও, ক্যানসাস, নিউ মেক্সিকো, নোভা স্কটিয়া এবং স্যাসকাচোয়ান। ইউনাইটেড কিংডমের ভূগর্ভস্থ শয্যাগুলি চিশায়ার এবং ড্রয়েটভিচের আশেপাশে পাওয়া যায়। অস্ট্রিয়ার সালজবুর্গকে খনিগুলির জন্য "নুনের শহর" নামকরণ করা হয়েছিল। মধ্যযুগীয় ট্রান্সিলভেনিয়া, মারামুরে এবং সাউদার্ন পোল্যান্ডে (উইলিজকা) উচ্চমানের রক লবণ কেটেছিল। বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার তুজলার দ্বাদশ শতাব্দী থেকে তুর্কিদের দ্বারা "লবণের স্থান" থেকে হাঙ্গেরিয়ান সা (নুন) নামকরণ করা হয়েছিল। ভূগর্ভস্থ বিছানা থেকে লবণ নিষ্কাশন করা হয় খনির মাধ্যমে বা দ্রবণ খনি দ্বারা লবণ দ্রবীভূত করতে জল ব্যবহার করে। সমাধান খনির মধ্যে লবণ শুকনো হিসাবে পৃষ্ঠের উপরে পৌঁছায়, সেখান থেকে লবণ স্ফটিক রেখে জল বাষ্পীভূত হয়।
ভূগর্ভস্থ বিছানা থেকে লবণ নিষ্কাশন করা হয় কিসের মাধ্যমে?
{ "answer_start": [ 998, 998 ], "text": [ "খনির মাধ্যমে বা দ্রবণ খনি দ্বারা লবণ দ্রবীভূত করতে জল ব্যবহার করে", "খনির মাধ্যমে" ] }
bn_wiki_1436_02
আমলাতন্ত্র
ইংরেজি 'ব্যুরোক্রেসি' শব্দটি ফরাসি শব্দ 'ব্যুরাে’ এবং গ্রিক শব্দ ক্রেটিন-এর সমাহার। লেখার টেবিল বা ডেস্ক অর্থে ব্যুরাে এবং শাসন অর্থে ক্লেটিন শব্দটি ব্যবহৃত হয়। তাই ব্যুৎপত্তিগত অর্থে আমলাতন্ত্র বলতে বােঝায় 'টেবিলে বসে পরিচালিত সরকার বা শাসন ব্যবস্থাকে'I প্রতিটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের আধুনিক শাসন ব্যবস্থায় সরকারের রাজনৈতিক অংশ বা স্থায়ী অংশ, মূলত অভিজ্ঞ, বেতনভুক কর্মচারীবৃন্দ অর্থাৎ আমলাদের দ্বারা পরিচালিত হয়। এই পরিচালিত শাসন ব্যবস্থা আমলাতন্ত্র নামে পরিচিত। এককথায় বলা যায়, সরকারি কর্মচারীদের নিয়ে গড়ে ওঠা একটি সংগঠন বা গােষ্ঠীবিশেষ হল আমলাতন্ত্র। অধ্যাপক ম্যাক্স ওয়েবার আমলাতন্ত্র সম্পর্কে বলেছেন, 'আমলাতন্ত্র হল প্রশাসনের একটি ব্যবস্থা, যার বৈশিষ্ট্য দক্ষতা, অপক্ষপাতিত্ব এবং মানবিকতার অনুপস্থিতি।' অ্যালমন্ড ও পাওয়েলের অভিমত হলো, 'আমলাতন্ত্র সরকারের অরাজনৈতিক অংশ, যা স্থায়ী।'
ব্যুৎপত্তিগত অর্থে কী বলতে বােঝায় 'টেবিলে বসে পরিচালিত সরকার বা শাসন ব্যবস্থাকে?
{ "answer_start": [ 188, 188 ], "text": [ "আমলাতন্ত্র", "আমলাতন্ত্র" ] }
bn_wiki_1436_04
আমলাতন্ত্র
ইংরেজি 'ব্যুরোক্রেসি' শব্দটি ফরাসি শব্দ 'ব্যুরাে’ এবং গ্রিক শব্দ ক্রেটিন-এর সমাহার। লেখার টেবিল বা ডেস্ক অর্থে ব্যুরাে এবং শাসন অর্থে ক্লেটিন শব্দটি ব্যবহৃত হয়। তাই ব্যুৎপত্তিগত অর্থে আমলাতন্ত্র বলতে বােঝায় 'টেবিলে বসে পরিচালিত সরকার বা শাসন ব্যবস্থাকে'I প্রতিটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের আধুনিক শাসন ব্যবস্থায় সরকারের রাজনৈতিক অংশ বা স্থায়ী অংশ, মূলত অভিজ্ঞ, বেতনভুক কর্মচারীবৃন্দ অর্থাৎ আমলাদের দ্বারা পরিচালিত হয়। এই পরিচালিত শাসন ব্যবস্থা আমলাতন্ত্র নামে পরিচিত। এককথায় বলা যায়, সরকারি কর্মচারীদের নিয়ে গড়ে ওঠা একটি সংগঠন বা গােষ্ঠীবিশেষ হল আমলাতন্ত্র। অধ্যাপক ম্যাক্স ওয়েবার আমলাতন্ত্র সম্পর্কে বলেছেন, 'আমলাতন্ত্র হল প্রশাসনের একটি ব্যবস্থা, যার বৈশিষ্ট্য দক্ষতা, অপক্ষপাতিত্ব এবং মানবিকতার অনুপস্থিতি।' অ্যালমন্ড ও পাওয়েলের অভিমত হলো, 'আমলাতন্ত্র সরকারের অরাজনৈতিক অংশ, যা স্থায়ী।'
আমলাতন্ত্র কী?
{ "answer_start": [ 624, 624 ], "text": [ "আমলাতন্ত্র হল প্রশাসনের একটি ব্যবস্থা, যার বৈশিষ্ট্য দক্ষতা, অপক্ষপাতিত্ব এবং মানবিকতার অনুপস্থিতি।", "আমলাতন্ত্র হল প্রশাসনের একটি ব্যবস্থা, যার বৈশিষ্ট্য দক্ষতা, অপক্ষপাতিত্ব এবং মানবিকতার অনুপস্থিতি" ] }
bn_wiki_1198_01
লেক প্যালেস
লেক প্যালেস (পূর্বে জগ নিবাস হিসাবে পরিচিত) হল একটি বিলাসিতা হোটেল যার মধ্যে সাদা মার্বেল দেয়াল সমন্বিত ৮৩ খানা কক্ষ ও সুইটস আছে। ৪ একর জমির ওপর বিস্তারিত এই লেক প্যালেস টি ভারতের রাজস্থানের উদয়পুরে লেক পিছলার মধ্যে জগ নিবাস দ্বীপ এর উপর অবস্থিত। এই হোটেল টি তার অতিথিদের জন্য একটি স্পীড বোট এর সুবিধা প্রদান করে যার মাধ্যমে অতিথিদের শহর থেকে হোটেল অবধি যাতায়াত এর ব্যবস্থা করা হয়। কিছু বৈশিষ্ঠের জন্য এই হোটেল টিকে ভারতের এবং বিশ্বের সবচেয়ে রোমান্টিক হোটেল হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।এই প্রাসাদ টি ১৭৪৩ থেকে ১৭৪৬ সালের মধ্যে মহারানা জগত সিংহ দ্বিতীয়র নেতৃত্যে তৈরী করা হয়েছিল যিনি মেবার এর রাজকীয় রাজবংশের ৬২ তম উত্তরাধিকারী ছিলেন। এটির নির্মাণ প্রথমে একটি রাজকীয় গ্রীষ্মকালীন প্রাসাদ হিসাবে তৈরী করা হয় এবং শুরুর দিকে এটাকে এটার প্রতিষ্ঠাতার নামের উপর জগ নিবাস বা জন নিবাস বলা হত। এই প্রাসাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল যে এটি পূর্ব দিকে মুখ করে নির্মাণ করা হয়েছিল যাতে এখানকার অধিবাসীরা সকাল বেলা সূর্য দেবের পুজো করতে পারে| ধারাবাহিক ভাবে শাসকরা এই আশ্রয়স্থল কে তাদের গ্রীষ্মকালের থাকার জন্য ব্যবহার করতেন যখন তাদের রাজকীয় জমিদারদের দরবার বসত পিলার, ঝরনা এবং বাগান দিয়ে সাজানো আঙ্গিনায়। প্রাসাদের উপরের রুম টি একটি নিখুঁত বৃত্তর আকারে বানানো যার ব্যাস প্রায় ২১ ফুট (৬.৪ মিটার) লম্বা। তার মেঝে, কালো এবং সাদা মার্বেল দিয়ে খচিত এবং দেয়াল গুলো বিভিন্ন রঙের পাথরের গম্বুজ এবং অসাধারণ করুকার্য দিয়ে সুসজ্জিত।
লেক প্যালেস কী?
{ "answer_start": [ 47, 47 ], "text": [ "একটি বিলাসিতা হোটেল যার মধ্যে সাদা মার্বেল দেয়াল সমন্বিত ৮৩ খানা কক্ষ ও সুইটস আছে", "একটি বিলাসিতা হোটেল" ] }
bn_wiki_1198_02
লেক প্যালেস
লেক প্যালেস (পূর্বে জগ নিবাস হিসাবে পরিচিত) হল একটি বিলাসিতা হোটেল যার মধ্যে সাদা মার্বেল দেয়াল সমন্বিত ৮৩ খানা কক্ষ ও সুইটস আছে। ৪ একর জমির ওপর বিস্তারিত এই লেক প্যালেস টি ভারতের রাজস্থানের উদয়পুরে লেক পিছলার মধ্যে জগ নিবাস দ্বীপ এর উপর অবস্থিত। এই হোটেল টি তার অতিথিদের জন্য একটি স্পীড বোট এর সুবিধা প্রদান করে যার মাধ্যমে অতিথিদের শহর থেকে হোটেল অবধি যাতায়াত এর ব্যবস্থা করা হয়। কিছু বৈশিষ্ঠের জন্য এই হোটেল টিকে ভারতের এবং বিশ্বের সবচেয়ে রোমান্টিক হোটেল হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।এই প্রাসাদ টি ১৭৪৩ থেকে ১৭৪৬ সালের মধ্যে মহারানা জগত সিংহ দ্বিতীয়র নেতৃত্যে তৈরী করা হয়েছিল যিনি মেবার এর রাজকীয় রাজবংশের ৬২ তম উত্তরাধিকারী ছিলেন। এটির নির্মাণ প্রথমে একটি রাজকীয় গ্রীষ্মকালীন প্রাসাদ হিসাবে তৈরী করা হয় এবং শুরুর দিকে এটাকে এটার প্রতিষ্ঠাতার নামের উপর জগ নিবাস বা জন নিবাস বলা হত। এই প্রাসাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল যে এটি পূর্ব দিকে মুখ করে নির্মাণ করা হয়েছিল যাতে এখানকার অধিবাসীরা সকাল বেলা সূর্য দেবের পুজো করতে পারে| ধারাবাহিক ভাবে শাসকরা এই আশ্রয়স্থল কে তাদের গ্রীষ্মকালের থাকার জন্য ব্যবহার করতেন যখন তাদের রাজকীয় জমিদারদের দরবার বসত পিলার, ঝরনা এবং বাগান দিয়ে সাজানো আঙ্গিনায়। প্রাসাদের উপরের রুম টি একটি নিখুঁত বৃত্তর আকারে বানানো যার ব্যাস প্রায় ২১ ফুট (৬.৪ মিটার) লম্বা। তার মেঝে, কালো এবং সাদা মার্বেল দিয়ে খচিত এবং দেয়াল গুলো বিভিন্ন রঙের পাথরের গম্বুজ এবং অসাধারণ করুকার্য দিয়ে সুসজ্জিত।
লেক প্যালেস পূর্বে কী হিসাবে পরিচিত ছিল?
{ "answer_start": [ 20, 20 ], "text": [ "জগ নিবাস", "জগ নিবাস" ] }
bn_wiki_1198_04
লেক প্যালেস
লেক প্যালেস (পূর্বে জগ নিবাস হিসাবে পরিচিত) হল একটি বিলাসিতা হোটেল যার মধ্যে সাদা মার্বেল দেয়াল সমন্বিত ৮৩ খানা কক্ষ ও সুইটস আছে। ৪ একর জমির ওপর বিস্তারিত এই লেক প্যালেস টি ভারতের রাজস্থানের উদয়পুরে লেক পিছলার মধ্যে জগ নিবাস দ্বীপ এর উপর অবস্থিত। এই হোটেল টি তার অতিথিদের জন্য একটি স্পীড বোট এর সুবিধা প্রদান করে যার মাধ্যমে অতিথিদের শহর থেকে হোটেল অবধি যাতায়াত এর ব্যবস্থা করা হয়। কিছু বৈশিষ্ঠের জন্য এই হোটেল টিকে ভারতের এবং বিশ্বের সবচেয়ে রোমান্টিক হোটেল হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।এই প্রাসাদ টি ১৭৪৩ থেকে ১৭৪৬ সালের মধ্যে মহারানা জগত সিংহ দ্বিতীয়র নেতৃত্যে তৈরী করা হয়েছিল যিনি মেবার এর রাজকীয় রাজবংশের ৬২ তম উত্তরাধিকারী ছিলেন। এটির নির্মাণ প্রথমে একটি রাজকীয় গ্রীষ্মকালীন প্রাসাদ হিসাবে তৈরী করা হয় এবং শুরুর দিকে এটাকে এটার প্রতিষ্ঠাতার নামের উপর জগ নিবাস বা জন নিবাস বলা হত। এই প্রাসাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল যে এটি পূর্ব দিকে মুখ করে নির্মাণ করা হয়েছিল যাতে এখানকার অধিবাসীরা সকাল বেলা সূর্য দেবের পুজো করতে পারে| ধারাবাহিক ভাবে শাসকরা এই আশ্রয়স্থল কে তাদের গ্রীষ্মকালের থাকার জন্য ব্যবহার করতেন যখন তাদের রাজকীয় জমিদারদের দরবার বসত পিলার, ঝরনা এবং বাগান দিয়ে সাজানো আঙ্গিনায়। প্রাসাদের উপরের রুম টি একটি নিখুঁত বৃত্তর আকারে বানানো যার ব্যাস প্রায় ২১ ফুট (৬.৪ মিটার) লম্বা। তার মেঝে, কালো এবং সাদা মার্বেল দিয়ে খচিত এবং দেয়াল গুলো বিভিন্ন রঙের পাথরের গম্বুজ এবং অসাধারণ করুকার্য দিয়ে সুসজ্জিত।
লেক প্যালেস কত একর জমির উপর বিস্তারিত?
{ "answer_start": [ 131, 131 ], "text": [ "৪", "৪" ] }
bn_wiki_2828_01
বাংলাদেশ
২০১১ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৪ কোটি ২৩ লাখ ১৯ হাজার এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির বার্ষিক হার ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এই আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ২.২ শতাংশ। সরকারি সংস্থা পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রাক্কলন অনুযায়ী জুন ২০১৪-এ জনসংখ্যা ১৫৬,৪৯৯,৬৭৩ জন বা ১৫.৬৪ কোটি। অন্য একটি প্রাক্কলন অনুসারে মার্চ ২০১৪-এ বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৫.৯৫ কোটি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির প্রাক্কলন ১৫.৮৫ কোটি। এই হিসাবে বাংলাদেশ পৃথিবীর ৮ম জনবহুল দেশ। জনঘনত্ব প্রতি বর্গমাইল এলাকায় ২৪৯৭ জনের বেশি। ২০১১-এর আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী পুরুষ ও নারীর সংখ্যা যথাক্রমে ৭ কোটি ১২ লাখ ৫৫ হাজার এবং ৭ কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাজার অর্থাৎ নারী ও পুরুষের অনুপাত ১০০:১০০.৩। জনসংখ্যার নিরিখে এটি বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম দেশ। এখানে জনবসতির ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১,০৫৫ জন, যা সারা পৃথিবীতে সর্বোচ্চ (কিছু দ্বীপ ও নগর রাষ্ট্র বাদে)। দেশের অধিকাংশ মানুষ শিশু ও তরুণ বয়সী: যেখানে ০–২৫ বছর বয়সীরা মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ, সেখানে ৬৫ বছরের বেশি বয়সীরা মাত্র ৩ শতাংশ। এদেশে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে মানুষের গড় আয়ু ৭১.৫ বছর। জাতিগতভাবে বাংলাদেশের ৯৮ শতাংশ অধিবাসী বাঙালি। বাকি ২ শতাংশ অধিবাসী বিভিন্ন উপজাতি এবং বিহারী বংশোদ্ভূত। দেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় ১৩টি উপজাতি রয়েছে। এদের মধ্যে চাকমা ও মারমা উপজাতি প্রধান। পার্বত্য চট্টগ্রামের বাইরের উপজাতিগুলোর মধ্যে গারো ও সাঁওতাল উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও, কক্সবাজার এলাকায় বার্মা থেকে বিতাড়িত স্বল্পসংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী বসবাস করছে। মোট জনগোষ্ঠীর ২১.৪ শতাংশ শহরে বাস করে; বাকি ৭৮.৬ শতাংশ গ্রামাঞ্চলের অধিবাসী। সরকারি ও বেসরকারি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফলে দারিদ্র বিমোচন ও জনস্বাস্থ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু তারপরও বাংলাদেশে জনসংখ্যার এক বিশাল অংশ দারিদ্রসীমার নিচে বাস করে। মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় অর্ধেক গড়ে দৈনিক মাত্র ১ মার্কিন ডলার আয় করে (২০০৫)। সরকারি হিসেব অনুযায়ী মাথাপিছু আয় বর্তমানে ১ হাজার ৫শ মার্কিন ডলারের বেশি। আর্সেনিকজনিত বিষক্রিয়া বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা। ১৯৯০ দশকের শেষভাগে বাংলাদেশে ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটেছে।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত?
{ "answer_start": [ 82, 82 ], "text": [ "১৪ কোটি ২৩ লাখ ১৯ হাজার", "১৪ কোটি ২৩ লাখ ১৯ হাজার" ] }
bn_wiki_2828_02
বাংলাদেশ
২০১১ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৪ কোটি ২৩ লাখ ১৯ হাজার এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির বার্ষিক হার ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এই আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ২.২ শতাংশ। সরকারি সংস্থা পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রাক্কলন অনুযায়ী জুন ২০১৪-এ জনসংখ্যা ১৫৬,৪৯৯,৬৭৩ জন বা ১৫.৬৪ কোটি। অন্য একটি প্রাক্কলন অনুসারে মার্চ ২০১৪-এ বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৫.৯৫ কোটি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির প্রাক্কলন ১৫.৮৫ কোটি। এই হিসাবে বাংলাদেশ পৃথিবীর ৮ম জনবহুল দেশ। জনঘনত্ব প্রতি বর্গমাইল এলাকায় ২৪৯৭ জনের বেশি। ২০১১-এর আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী পুরুষ ও নারীর সংখ্যা যথাক্রমে ৭ কোটি ১২ লাখ ৫৫ হাজার এবং ৭ কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাজার অর্থাৎ নারী ও পুরুষের অনুপাত ১০০:১০০.৩। জনসংখ্যার নিরিখে এটি বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম দেশ। এখানে জনবসতির ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১,০৫৫ জন, যা সারা পৃথিবীতে সর্বোচ্চ (কিছু দ্বীপ ও নগর রাষ্ট্র বাদে)। দেশের অধিকাংশ মানুষ শিশু ও তরুণ বয়সী: যেখানে ০–২৫ বছর বয়সীরা মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ, সেখানে ৬৫ বছরের বেশি বয়সীরা মাত্র ৩ শতাংশ। এদেশে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে মানুষের গড় আয়ু ৭১.৫ বছর। জাতিগতভাবে বাংলাদেশের ৯৮ শতাংশ অধিবাসী বাঙালি। বাকি ২ শতাংশ অধিবাসী বিভিন্ন উপজাতি এবং বিহারী বংশোদ্ভূত। দেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় ১৩টি উপজাতি রয়েছে। এদের মধ্যে চাকমা ও মারমা উপজাতি প্রধান। পার্বত্য চট্টগ্রামের বাইরের উপজাতিগুলোর মধ্যে গারো ও সাঁওতাল উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও, কক্সবাজার এলাকায় বার্মা থেকে বিতাড়িত স্বল্পসংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী বসবাস করছে। মোট জনগোষ্ঠীর ২১.৪ শতাংশ শহরে বাস করে; বাকি ৭৮.৬ শতাংশ গ্রামাঞ্চলের অধিবাসী। সরকারি ও বেসরকারি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফলে দারিদ্র বিমোচন ও জনস্বাস্থ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু তারপরও বাংলাদেশে জনসংখ্যার এক বিশাল অংশ দারিদ্রসীমার নিচে বাস করে। মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় অর্ধেক গড়ে দৈনিক মাত্র ১ মার্কিন ডলার আয় করে (২০০৫)। সরকারি হিসেব অনুযায়ী মাথাপিছু আয় বর্তমানে ১ হাজার ৫শ মার্কিন ডলারের বেশি। আর্সেনিকজনিত বিষক্রিয়া বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা। ১৯৯০ দশকের শেষভাগে বাংলাদেশে ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটেছে।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কত?
{ "answer_start": [ 139, 139 ], "text": [ "১ দশমিক ৩৪ শতাংশ", "১ দশমিক ৩৪ শতাংশ" ] }
bn_wiki_2828_03
বাংলাদেশ
২০১১ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৪ কোটি ২৩ লাখ ১৯ হাজার এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির বার্ষিক হার ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এই আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ২.২ শতাংশ। সরকারি সংস্থা পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রাক্কলন অনুযায়ী জুন ২০১৪-এ জনসংখ্যা ১৫৬,৪৯৯,৬৭৩ জন বা ১৫.৬৪ কোটি। অন্য একটি প্রাক্কলন অনুসারে মার্চ ২০১৪-এ বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৫.৯৫ কোটি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির প্রাক্কলন ১৫.৮৫ কোটি। এই হিসাবে বাংলাদেশ পৃথিবীর ৮ম জনবহুল দেশ। জনঘনত্ব প্রতি বর্গমাইল এলাকায় ২৪৯৭ জনের বেশি। ২০১১-এর আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী পুরুষ ও নারীর সংখ্যা যথাক্রমে ৭ কোটি ১২ লাখ ৫৫ হাজার এবং ৭ কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাজার অর্থাৎ নারী ও পুরুষের অনুপাত ১০০:১০০.৩। জনসংখ্যার নিরিখে এটি বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম দেশ। এখানে জনবসতির ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১,০৫৫ জন, যা সারা পৃথিবীতে সর্বোচ্চ (কিছু দ্বীপ ও নগর রাষ্ট্র বাদে)। দেশের অধিকাংশ মানুষ শিশু ও তরুণ বয়সী: যেখানে ০–২৫ বছর বয়সীরা মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ, সেখানে ৬৫ বছরের বেশি বয়সীরা মাত্র ৩ শতাংশ। এদেশে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে মানুষের গড় আয়ু ৭১.৫ বছর। জাতিগতভাবে বাংলাদেশের ৯৮ শতাংশ অধিবাসী বাঙালি। বাকি ২ শতাংশ অধিবাসী বিভিন্ন উপজাতি এবং বিহারী বংশোদ্ভূত। দেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় ১৩টি উপজাতি রয়েছে। এদের মধ্যে চাকমা ও মারমা উপজাতি প্রধান। পার্বত্য চট্টগ্রামের বাইরের উপজাতিগুলোর মধ্যে গারো ও সাঁওতাল উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও, কক্সবাজার এলাকায় বার্মা থেকে বিতাড়িত স্বল্পসংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী বসবাস করছে। মোট জনগোষ্ঠীর ২১.৪ শতাংশ শহরে বাস করে; বাকি ৭৮.৬ শতাংশ গ্রামাঞ্চলের অধিবাসী। সরকারি ও বেসরকারি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফলে দারিদ্র বিমোচন ও জনস্বাস্থ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু তারপরও বাংলাদেশে জনসংখ্যার এক বিশাল অংশ দারিদ্রসীমার নিচে বাস করে। মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় অর্ধেক গড়ে দৈনিক মাত্র ১ মার্কিন ডলার আয় করে (২০০৫)। সরকারি হিসেব অনুযায়ী মাথাপিছু আয় বর্তমানে ১ হাজার ৫শ মার্কিন ডলারের বেশি। আর্সেনিকজনিত বিষক্রিয়া বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা। ১৯৯০ দশকের শেষভাগে বাংলাদেশে ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটেছে।
বাংলাদেশের কত শতাংশ অধিবাসী বাঙালি?
{ "answer_start": [ 1112, 1112 ], "text": [ "৯৮ শতাংশ", "৯৮ শতাংশ" ] }
bn_wiki_2828_04
বাংলাদেশ
২০১১ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৪ কোটি ২৩ লাখ ১৯ হাজার এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির বার্ষিক হার ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এই আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ২.২ শতাংশ। সরকারি সংস্থা পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রাক্কলন অনুযায়ী জুন ২০১৪-এ জনসংখ্যা ১৫৬,৪৯৯,৬৭৩ জন বা ১৫.৬৪ কোটি। অন্য একটি প্রাক্কলন অনুসারে মার্চ ২০১৪-এ বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৫.৯৫ কোটি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির প্রাক্কলন ১৫.৮৫ কোটি। এই হিসাবে বাংলাদেশ পৃথিবীর ৮ম জনবহুল দেশ। জনঘনত্ব প্রতি বর্গমাইল এলাকায় ২৪৯৭ জনের বেশি। ২০১১-এর আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী পুরুষ ও নারীর সংখ্যা যথাক্রমে ৭ কোটি ১২ লাখ ৫৫ হাজার এবং ৭ কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাজার অর্থাৎ নারী ও পুরুষের অনুপাত ১০০:১০০.৩। জনসংখ্যার নিরিখে এটি বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম দেশ। এখানে জনবসতির ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১,০৫৫ জন, যা সারা পৃথিবীতে সর্বোচ্চ (কিছু দ্বীপ ও নগর রাষ্ট্র বাদে)। দেশের অধিকাংশ মানুষ শিশু ও তরুণ বয়সী: যেখানে ০–২৫ বছর বয়সীরা মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ, সেখানে ৬৫ বছরের বেশি বয়সীরা মাত্র ৩ শতাংশ। এদেশে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে মানুষের গড় আয়ু ৭১.৫ বছর। জাতিগতভাবে বাংলাদেশের ৯৮ শতাংশ অধিবাসী বাঙালি। বাকি ২ শতাংশ অধিবাসী বিভিন্ন উপজাতি এবং বিহারী বংশোদ্ভূত। দেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় ১৩টি উপজাতি রয়েছে। এদের মধ্যে চাকমা ও মারমা উপজাতি প্রধান। পার্বত্য চট্টগ্রামের বাইরের উপজাতিগুলোর মধ্যে গারো ও সাঁওতাল উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও, কক্সবাজার এলাকায় বার্মা থেকে বিতাড়িত স্বল্পসংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী বসবাস করছে। মোট জনগোষ্ঠীর ২১.৪ শতাংশ শহরে বাস করে; বাকি ৭৮.৬ শতাংশ গ্রামাঞ্চলের অধিবাসী। সরকারি ও বেসরকারি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফলে দারিদ্র বিমোচন ও জনস্বাস্থ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু তারপরও বাংলাদেশে জনসংখ্যার এক বিশাল অংশ দারিদ্রসীমার নিচে বাস করে। মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় অর্ধেক গড়ে দৈনিক মাত্র ১ মার্কিন ডলার আয় করে (২০০৫)। সরকারি হিসেব অনুযায়ী মাথাপিছু আয় বর্তমানে ১ হাজার ৫শ মার্কিন ডলারের বেশি। আর্সেনিকজনিত বিষক্রিয়া বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা। ১৯৯০ দশকের শেষভাগে বাংলাদেশে ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটেছে।
উপজাতি বলতে কী বোঝায়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2828_05
বাংলাদেশ
২০১১ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৪ কোটি ২৩ লাখ ১৯ হাজার এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির বার্ষিক হার ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এই আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ২.২ শতাংশ। সরকারি সংস্থা পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রাক্কলন অনুযায়ী জুন ২০১৪-এ জনসংখ্যা ১৫৬,৪৯৯,৬৭৩ জন বা ১৫.৬৪ কোটি। অন্য একটি প্রাক্কলন অনুসারে মার্চ ২০১৪-এ বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৫.৯৫ কোটি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির প্রাক্কলন ১৫.৮৫ কোটি। এই হিসাবে বাংলাদেশ পৃথিবীর ৮ম জনবহুল দেশ। জনঘনত্ব প্রতি বর্গমাইল এলাকায় ২৪৯৭ জনের বেশি। ২০১১-এর আদমশুমারির প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী পুরুষ ও নারীর সংখ্যা যথাক্রমে ৭ কোটি ১২ লাখ ৫৫ হাজার এবং ৭ কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাজার অর্থাৎ নারী ও পুরুষের অনুপাত ১০০:১০০.৩। জনসংখ্যার নিরিখে এটি বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম দেশ। এখানে জনবসতির ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১,০৫৫ জন, যা সারা পৃথিবীতে সর্বোচ্চ (কিছু দ্বীপ ও নগর রাষ্ট্র বাদে)। দেশের অধিকাংশ মানুষ শিশু ও তরুণ বয়সী: যেখানে ০–২৫ বছর বয়সীরা মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ, সেখানে ৬৫ বছরের বেশি বয়সীরা মাত্র ৩ শতাংশ। এদেশে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে মানুষের গড় আয়ু ৭১.৫ বছর। জাতিগতভাবে বাংলাদেশের ৯৮ শতাংশ অধিবাসী বাঙালি। বাকি ২ শতাংশ অধিবাসী বিভিন্ন উপজাতি এবং বিহারী বংশোদ্ভূত। দেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় ১৩টি উপজাতি রয়েছে। এদের মধ্যে চাকমা ও মারমা উপজাতি প্রধান। পার্বত্য চট্টগ্রামের বাইরের উপজাতিগুলোর মধ্যে গারো ও সাঁওতাল উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও, কক্সবাজার এলাকায় বার্মা থেকে বিতাড়িত স্বল্পসংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী বসবাস করছে। মোট জনগোষ্ঠীর ২১.৪ শতাংশ শহরে বাস করে; বাকি ৭৮.৬ শতাংশ গ্রামাঞ্চলের অধিবাসী। সরকারি ও বেসরকারি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফলে দারিদ্র বিমোচন ও জনস্বাস্থ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু তারপরও বাংলাদেশে জনসংখ্যার এক বিশাল অংশ দারিদ্রসীমার নিচে বাস করে। মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় অর্ধেক গড়ে দৈনিক মাত্র ১ মার্কিন ডলার আয় করে (২০০৫)। সরকারি হিসেব অনুযায়ী মাথাপিছু আয় বর্তমানে ১ হাজার ৫শ মার্কিন ডলারের বেশি। আর্সেনিকজনিত বিষক্রিয়া বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা। ১৯৯০ দশকের শেষভাগে বাংলাদেশে ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটেছে।
আর্সেনিকের পারমাণবিক ভর কত?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1576_01
পাবলো নেরুদা
১৯৫৯ সালে নেরুদা ভেনেজুয়েলার সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি কর্তৃক ফিদেল কাস্ত্রোকে প্রদত্ত সম্মাননার স্বাগত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং তিনি শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে ও কান্টো আ বলিভার পাঠ করে শোনান। নেরুদা যা বলেছিলেন লুইস বায়েস তার সারাংশে লিখেন, "এই ব্যথিত ও জয়ী সময়ে আমেরিকার জনগণ যারা জীবিত আছেন, স্থান পরিবর্তিত আমার কবিতা, ফিদেল কাস্ত্রোকে নিয়ে, সকলেই বুঝতে পারবেন, কারণ স্বাধীনতার সংগ্রামে এই ব্যক্তির ভাগ্য আমাদের জনগণের ইতিহাসে মহানতার চেতনাকে সাহস জোগায়।" ১৯৬০-এর দশকের শেষভাগে আর্জেন্টিনীয় লেখক হোর্হে লুইস বোর্হেসকে পাবলো নেরুদা সম্পর্কে তার মতামত দেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল। বোর্গেস বলেন, "আমি মনে করি তিনি খুব ভালো কবি, একজন খুবই ভালো কবি। আমি ব্যক্তি হিসেবে তার প্রশংসা করি না, আমি মনে করি তিনি খুবই খারাপ একজন মানুষ।" তিনি বলেন নেরুদা আর্জেন্টিনীয় রাষ্ট্রপতি হুয়ান পেরোনের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি কারণ তিনি তার খ্যাতির ঝুঁকি নিয়ে ভীত ছিলেন। এছাড়া তিনি বলেন, "আমি একজন আর্জেন্টিনীয় কবি ছিলেন, তিনি ছিলেন চিলীয় কবি, তিনি কমিউনিস্টদের পক্ষে ছিলেন, আমি তাদের বিপক্ষে ছিলাম। তাই আমি মনে করি তিনি খুবই চতুরতার সাথে সাক্ষাৎ এড়িয়ে গিয়েছেন কারণ তা আমাদের দুজনের জন্যই খুবই অস্বস্তিকর হত।"
১৯৫৯ সালে নেরুদা ভেনেজুয়েলার সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি কর্তৃক কাকে প্রদত্ত সম্মাননার স্বাগত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ?
{ "answer_start": [ 59, 60 ], "text": [ " ফিদেল কাস্ত্রো", "ফিদেল কাস্ত্রো" ] }
bn_wiki_1576_02
পাবলো নেরুদা
১৯৫৯ সালে নেরুদা ভেনেজুয়েলার সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি কর্তৃক ফিদেল কাস্ত্রোকে প্রদত্ত সম্মাননার স্বাগত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং তিনি শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে ও কান্টো আ বলিভার পাঠ করে শোনান। নেরুদা যা বলেছিলেন লুইস বায়েস তার সারাংশে লিখেন, "এই ব্যথিত ও জয়ী সময়ে আমেরিকার জনগণ যারা জীবিত আছেন, স্থান পরিবর্তিত আমার কবিতা, ফিদেল কাস্ত্রোকে নিয়ে, সকলেই বুঝতে পারবেন, কারণ স্বাধীনতার সংগ্রামে এই ব্যক্তির ভাগ্য আমাদের জনগণের ইতিহাসে মহানতার চেতনাকে সাহস জোগায়।" ১৯৬০-এর দশকের শেষভাগে আর্জেন্টিনীয় লেখক হোর্হে লুইস বোর্হেসকে পাবলো নেরুদা সম্পর্কে তার মতামত দেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল। বোর্গেস বলেন, "আমি মনে করি তিনি খুব ভালো কবি, একজন খুবই ভালো কবি। আমি ব্যক্তি হিসেবে তার প্রশংসা করি না, আমি মনে করি তিনি খুবই খারাপ একজন মানুষ।" তিনি বলেন নেরুদা আর্জেন্টিনীয় রাষ্ট্রপতি হুয়ান পেরোনের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি কারণ তিনি তার খ্যাতির ঝুঁকি নিয়ে ভীত ছিলেন। এছাড়া তিনি বলেন, "আমি একজন আর্জেন্টিনীয় কবি ছিলেন, তিনি ছিলেন চিলীয় কবি, তিনি কমিউনিস্টদের পক্ষে ছিলেন, আমি তাদের বিপক্ষে ছিলাম। তাই আমি মনে করি তিনি খুবই চতুরতার সাথে সাক্ষাৎ এড়িয়ে গিয়েছেন কারণ তা আমাদের দুজনের জন্যই খুবই অস্বস্তিকর হত।"
ফিদেল কাস্ত্রোকে প্রদত্ত সম্মাননার স্বাগত অনুষ্ঠানে নেরুদা কোন কবিতা পাঠ করে শোনান?
{ "answer_start": [ 164, 164 ], "text": [ "কান্টো আ বলিভার", "কান্টো আ বলিভার" ] }
bn_wiki_1576_05
পাবলো নেরুদা
১৯৫৯ সালে নেরুদা ভেনেজুয়েলার সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি কর্তৃক ফিদেল কাস্ত্রোকে প্রদত্ত সম্মাননার স্বাগত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং তিনি শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে ও কান্টো আ বলিভার পাঠ করে শোনান। নেরুদা যা বলেছিলেন লুইস বায়েস তার সারাংশে লিখেন, "এই ব্যথিত ও জয়ী সময়ে আমেরিকার জনগণ যারা জীবিত আছেন, স্থান পরিবর্তিত আমার কবিতা, ফিদেল কাস্ত্রোকে নিয়ে, সকলেই বুঝতে পারবেন, কারণ স্বাধীনতার সংগ্রামে এই ব্যক্তির ভাগ্য আমাদের জনগণের ইতিহাসে মহানতার চেতনাকে সাহস জোগায়।" ১৯৬০-এর দশকের শেষভাগে আর্জেন্টিনীয় লেখক হোর্হে লুইস বোর্হেসকে পাবলো নেরুদা সম্পর্কে তার মতামত দেওয়ার জন্য বলা হয়েছিল। বোর্গেস বলেন, "আমি মনে করি তিনি খুব ভালো কবি, একজন খুবই ভালো কবি। আমি ব্যক্তি হিসেবে তার প্রশংসা করি না, আমি মনে করি তিনি খুবই খারাপ একজন মানুষ।" তিনি বলেন নেরুদা আর্জেন্টিনীয় রাষ্ট্রপতি হুয়ান পেরোনের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি কারণ তিনি তার খ্যাতির ঝুঁকি নিয়ে ভীত ছিলেন। এছাড়া তিনি বলেন, "আমি একজন আর্জেন্টিনীয় কবি ছিলেন, তিনি ছিলেন চিলীয় কবি, তিনি কমিউনিস্টদের পক্ষে ছিলেন, আমি তাদের বিপক্ষে ছিলাম। তাই আমি মনে করি তিনি খুবই চতুরতার সাথে সাক্ষাৎ এড়িয়ে গিয়েছেন কারণ তা আমাদের দুজনের জন্যই খুবই অস্বস্তিকর হত।"
নেরুদা কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2571_03
যৌন হয়রানি
যৌন হয়রানি বিভিন্ন সামাজিক অংশে হতে পারে যেমন কর্মক্ষেত্রে, বাড়িতে, স্কুলে, গীর্জাতে। যৌন হয়রানকারি অথবা ভুক্তভোগী যে কোনও লিঙ্গ হতে পারে। যৌন হয়রানি হলো এক ধরনের লিঙ্গ বৈষম্য এবং ফেডারেল, স্টেট, এবং (যেখানে প্রযোজ্য) স্থানীয় আইনের অধীনে বেআইনি।যৌন হয়রানির মধ্যে লিঙ্গ, যৌন অভিযোজন, স্ব-সনাক্তকৃত বা অনুভূত লিঙ্গ, লিঙ্গ অভিব্যক্তি, লিঙ্গ পরিচয় এবং লিঙ্গান্তরিত অবস্থার ভিত্তিতে হওয়া হয়রানি অন্তর্ভুক্ত। যৌন হয়রানির মধ্যে অনভিপ্রেত আচরণ অন্তর্ভুক্ত যেটি যৌন প্রকৃতির বা লিঙ্গের কারণে কোনো ব্যক্তিকে উদ্দিষ্ট করে হয়ে থাকে, যখন: ১. কোনো ব্যক্তির কর্মদক্ষতায় অযৌক্তিকভাবে বাধাগ্রস্থ করার বা একটি ভীতিকর, শত্রুতাপূর্ণ বা আপত্তিকর কর্মপরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য এমন আচরণের উদ্দেশ্য বা প্রভাব রয়েছে, এমনকি রিপোর্ট করা ব্যক্তি যৌন হয়রানির টার্গেট না হয়ে থাকলেও; ২. এমন আচরণ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থানের একটি শর্ত তৈরি করে; বা ৩. এমন আচরণে নতি স্বীকার বা প্রত্যাখ্যানকে কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নেয়ার ভিত্তি হিসেবে ব্যবহার করা হয় যা কোনো ব্যক্তির কর্মসংস্থানকে প্রভাবিত করে। কর্মক্ষেত্রে হয়রানি অন্যান্য বিষয়ের উপরেও নির্ভর করতে পারে এবং এটি শুধুমাত্র কর্মক্ষেত্রে লিঙ্গ সম্পর্কিত বা অসঙ্গত যৌন আচরণই নয়। ·সংরক্ষিত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের উপরে ভিত্তি করে যেকোনো হয়রানি বা বৈষম্য কর্মক্ষেত্রে নিষিদ্ধ এবং তা সংঘঠনকারীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দিকে যেতে পারে। সুরক্ষিত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের মধ্যে বয়স, জাতি, ধর্ম, বর্ণ, জাতীগত উৎপত্তি, যৌন অভিযোজন, সামরিক অবস্থা, যৌনতা, বিকলাঙ্গতা, বৈবাহিক অবস্থা, পারিবারিক সহিংসতার শিকার হওয়ার অবস্থা, লৈঙ্গিক পরিচয় এবং অপরাধমূলক ইতিহাস অন্তর্ভুক্ত। এই প্রশিক্ষণে উপস্থাপিত বেশিরভাগ তথ্য সকল ধরনের কর্মক্ষেত্র হয়রানির জন্য প্রযোজ্য। যদিও আইনজীবী কর্মী ক্যাথারিন ম্যাককিননকে মাঝে মাঝে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যৌন হয়রানির আশেপাশের আইন তৈরির জন্য কৃতিত্ব দেওয়া হয়
যৌন হয়রানি কী ?
{ "answer_start": [ 158, 158 ], "text": [ "এক ধরনের লিঙ্গ বৈষম্য", "এক ধরনের লিঙ্গ বৈষম্য " ] }
bn_wiki_0909_01
মোবাইল ব্যাংকিং
ডাচ বাংলা ব্যাংক ২০১১ সালের ৩১শে মার্চ বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করে। মোবাইল অপারেটর, বাংলালিংক এবং সিটিসেলের 'এজেন্ট' এবং 'নেটওয়ার্ক' সহায়তার মাধ্যমে এই পরিষেবা চালু করা হয়। সাইবেজ ইনকর্পোরেটেডের সহায়ক সংস্থা সাইবেজ ৩৬৫ তাদের স্থানীয় অংশীদার নিউরোসফ্ট টেকনোলজিস লিমিটেডের সাথে যৌথভাবে সফ্টওয়্যার সমাধান সরবরাহ করেছে। বাংলাদেশে প্রায় ১৬ কোটি মানুষ রয়েছে, যার মধ্যে মাত্র ১৩ শতাংশ ব্যক্তির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এই সমাধানের মাধ্যমে ডাচ-বাংলা ব্যাংক এখন গ্রামীণ ও ব্যাংকবিহীন জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছাতে পেরেছে, যার মধ্যে ৪৫ শতাংশ মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী। বাংলাদেশের বিদ্যমান ছয়টি মোবাইল অপারেটরের যে কোন একটিতে সাবস্ক্রিপশনসহ যে কোন মোবাইলফোনে সেবাটি ব্যবহার করা যাবে। মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবার অধীনে ব্যাংক মনোনীত ব্যাংকিং এজেন্ট তাদের পক্ষে ব্যাংকিং কার্যক্রম সম্পাদন করে, যেমন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট খোলা এবং নগদ পরিষেবা (প্রাপ্তি ও অর্থ প্রদান) প্রদান নিয়ে কাজ করা। একটি মোবাইল অ্যাকাউন্ট থেকে নগদ উত্তোলন একটি এটিএম থেকেও করা যেতে পারে যা প্রতিটি লেনদেনকে 'কার্ড এবং পিন'-এর পরিবর্তে 'মোবাইল ফোন এবং পিন' দ্বারা বৈধ করে। মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে অন্যান্য যে সব সেবা প্রদান করা হচ্ছে তা হল ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি (যেমন অর্থ স্থানান্তর), ব্যক্তি থেকে ব্যবসা (যেমন বাণিজ্যিক পরিশোধ, ইউটিলিটি বিল পরিশোধ), ব্যবসা থেকে ব্যক্তি (যেমন বেতন/কমিশন বিতরণ), সরকার থেকে ব্যক্তি (সরকারী ভাতা বিতরণ) লেনদেন। সাম্প্রতিক তম মোবাইল প্রযুক্তির বিস্ময়গুলির মধ্যে একটি (শাইখ এবং কারজালুওটো, ২০১৫) এবং সাম্প্রতিক তম আর্থিক পরিষেবা খাতের উদ্ভাবনগুলির মধ্যে একটি (মিশ্র এবং বিশ্ট, ২০১৩; অলিভিয়েরা এট অল., ২০১৪) হলো এম ব্যাংকিং, যা মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা ব্যবহারে একটি বিশুদ্ধ গতিশীলতা যুক্ত করেছে। এম-ব্যাংকিংকে "এমন একটি পদ্ধতি হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যেখানে গ্রাহক একটি মোবাইল ডিভাইস যেমন কোনও মোবাইল ফোন বা ব্যক্তিগত ডিজিটাল সহকারী ব্যবহার করে কোনও ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে। সেই অর্থে এটিকে বৈদ্যুতিন ব্যাংকিংয়ের একটি প্রশাখা এবং নিজস্ব অনন্য বৈশিষ্ট্যসহ ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের সম্প্রসারণ হিসাবে দেখা যেতে পারে। এটি তথ্য ও কম্পিউটার প্রযুক্তির (আইসিটি) মাধ্যমে আর্থিক পরিষেবার অন্যতম নতুন পদ্ধতি, যা নিম্ন আয়ের দেশগুলিতেও (অ্যান্ডারসন, ২০১০) মোবাইল ফোনের ব্যাপক গ্রহণের মাধ্যমে সম্ভব হয়েছে। ২০১২ সালের মে মাসে লক্ষ্মী ব্যাংক লিমিটেড মোবাইল খাতা নামে নেপালে তাদের প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং চালু করে। মোবাইল খাতা বর্তমানে হ্যালো পয়সা নামে একটি তৃতীয় পক্ষের প্ল্যাটফর্মে চলছে যা নেপালের সমস্ত টেলিকম যেমন নেপাল টেলিকম, এনসেল, স্মার্ট টেল এবং ইউটিএল-এর সাথে আন্তঃব্যবহারযোগ্য এবং দেশের বিভিন্ন ব্যাংকের সাথেও আন্তঃব্যবহারযোগ্য। লক্ষ্মী ব্যাংক লিমিটেডের পরে এই প্ল্যাটফর্মে প্রাথমিক যোগদানকারী সদস্যরা হল সিদ্ধার্থ ব্যাংক, ব্যাংক অফ কাঠমান্ডু, কমার্জ অ্যান্ড ট্রাস্ট ব্যাংক নেপাল এবং ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানি। নেপালের কেন্দ্রীয় ব্যাংক নেপাল রাষ্ট্র ব্যাংকের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৩০ মিলিয়ন জনসংখ্যার দেশ নেপালে ৫মিলিয়নেরও বেশি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহারকারী করেছে।
বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা কারা চালু করে?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "ডাচ বাংলা ব্যাংক", "ডাচ বাংলা ব্যাংক" ] }
bn_wiki_0909_02
মোবাইল ব্যাংকিং
ডাচ বাংলা ব্যাংক ২০১১ সালের ৩১শে মার্চ বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করে। মোবাইল অপারেটর, বাংলালিংক এবং সিটিসেলের 'এজেন্ট' এবং 'নেটওয়ার্ক' সহায়তার মাধ্যমে এই পরিষেবা চালু করা হয়। সাইবেজ ইনকর্পোরেটেডের সহায়ক সংস্থা সাইবেজ ৩৬৫ তাদের স্থানীয় অংশীদার নিউরোসফ্ট টেকনোলজিস লিমিটেডের সাথে যৌথভাবে সফ্টওয়্যার সমাধান সরবরাহ করেছে। বাংলাদেশে প্রায় ১৬ কোটি মানুষ রয়েছে, যার মধ্যে মাত্র ১৩ শতাংশ ব্যক্তির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এই সমাধানের মাধ্যমে ডাচ-বাংলা ব্যাংক এখন গ্রামীণ ও ব্যাংকবিহীন জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছাতে পেরেছে, যার মধ্যে ৪৫ শতাংশ মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী। বাংলাদেশের বিদ্যমান ছয়টি মোবাইল অপারেটরের যে কোন একটিতে সাবস্ক্রিপশনসহ যে কোন মোবাইলফোনে সেবাটি ব্যবহার করা যাবে। মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবার অধীনে ব্যাংক মনোনীত ব্যাংকিং এজেন্ট তাদের পক্ষে ব্যাংকিং কার্যক্রম সম্পাদন করে, যেমন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট খোলা এবং নগদ পরিষেবা (প্রাপ্তি ও অর্থ প্রদান) প্রদান নিয়ে কাজ করা। একটি মোবাইল অ্যাকাউন্ট থেকে নগদ উত্তোলন একটি এটিএম থেকেও করা যেতে পারে যা প্রতিটি লেনদেনকে 'কার্ড এবং পিন'-এর পরিবর্তে 'মোবাইল ফোন এবং পিন' দ্বারা বৈধ করে। মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে অন্যান্য যে সব সেবা প্রদান করা হচ্ছে তা হল ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি (যেমন অর্থ স্থানান্তর), ব্যক্তি থেকে ব্যবসা (যেমন বাণিজ্যিক পরিশোধ, ইউটিলিটি বিল পরিশোধ), ব্যবসা থেকে ব্যক্তি (যেমন বেতন/কমিশন বিতরণ), সরকার থেকে ব্যক্তি (সরকারী ভাতা বিতরণ) লেনদেন। সাম্প্রতিক তম মোবাইল প্রযুক্তির বিস্ময়গুলির মধ্যে একটি (শাইখ এবং কারজালুওটো, ২০১৫) এবং সাম্প্রতিক তম আর্থিক পরিষেবা খাতের উদ্ভাবনগুলির মধ্যে একটি (মিশ্র এবং বিশ্ট, ২০১৩; অলিভিয়েরা এট অল., ২০১৪) হলো এম ব্যাংকিং, যা মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা ব্যবহারে একটি বিশুদ্ধ গতিশীলতা যুক্ত করেছে। এম-ব্যাংকিংকে "এমন একটি পদ্ধতি হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যেখানে গ্রাহক একটি মোবাইল ডিভাইস যেমন কোনও মোবাইল ফোন বা ব্যক্তিগত ডিজিটাল সহকারী ব্যবহার করে কোনও ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে। সেই অর্থে এটিকে বৈদ্যুতিন ব্যাংকিংয়ের একটি প্রশাখা এবং নিজস্ব অনন্য বৈশিষ্ট্যসহ ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের সম্প্রসারণ হিসাবে দেখা যেতে পারে। এটি তথ্য ও কম্পিউটার প্রযুক্তির (আইসিটি) মাধ্যমে আর্থিক পরিষেবার অন্যতম নতুন পদ্ধতি, যা নিম্ন আয়ের দেশগুলিতেও (অ্যান্ডারসন, ২০১০) মোবাইল ফোনের ব্যাপক গ্রহণের মাধ্যমে সম্ভব হয়েছে। ২০১২ সালের মে মাসে লক্ষ্মী ব্যাংক লিমিটেড মোবাইল খাতা নামে নেপালে তাদের প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং চালু করে। মোবাইল খাতা বর্তমানে হ্যালো পয়সা নামে একটি তৃতীয় পক্ষের প্ল্যাটফর্মে চলছে যা নেপালের সমস্ত টেলিকম যেমন নেপাল টেলিকম, এনসেল, স্মার্ট টেল এবং ইউটিএল-এর সাথে আন্তঃব্যবহারযোগ্য এবং দেশের বিভিন্ন ব্যাংকের সাথেও আন্তঃব্যবহারযোগ্য। লক্ষ্মী ব্যাংক লিমিটেডের পরে এই প্ল্যাটফর্মে প্রাথমিক যোগদানকারী সদস্যরা হল সিদ্ধার্থ ব্যাংক, ব্যাংক অফ কাঠমান্ডু, কমার্জ অ্যান্ড ট্রাস্ট ব্যাংক নেপাল এবং ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানি। নেপালের কেন্দ্রীয় ব্যাংক নেপাল রাষ্ট্র ব্যাংকের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৩০ মিলিয়ন জনসংখ্যার দেশ নেপালে ৫মিলিয়নেরও বেশি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহারকারী করেছে।
ডাচ বাংলা ব্যাংক কত সালে বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করে?
{ "answer_start": [ 17, 17 ], "text": [ "২০১১", "২০১১" ] }
bn_wiki_0909_03
মোবাইল ব্যাংকিং
ডাচ বাংলা ব্যাংক ২০১১ সালের ৩১শে মার্চ বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করে। মোবাইল অপারেটর, বাংলালিংক এবং সিটিসেলের 'এজেন্ট' এবং 'নেটওয়ার্ক' সহায়তার মাধ্যমে এই পরিষেবা চালু করা হয়। সাইবেজ ইনকর্পোরেটেডের সহায়ক সংস্থা সাইবেজ ৩৬৫ তাদের স্থানীয় অংশীদার নিউরোসফ্ট টেকনোলজিস লিমিটেডের সাথে যৌথভাবে সফ্টওয়্যার সমাধান সরবরাহ করেছে। বাংলাদেশে প্রায় ১৬ কোটি মানুষ রয়েছে, যার মধ্যে মাত্র ১৩ শতাংশ ব্যক্তির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এই সমাধানের মাধ্যমে ডাচ-বাংলা ব্যাংক এখন গ্রামীণ ও ব্যাংকবিহীন জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছাতে পেরেছে, যার মধ্যে ৪৫ শতাংশ মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী। বাংলাদেশের বিদ্যমান ছয়টি মোবাইল অপারেটরের যে কোন একটিতে সাবস্ক্রিপশনসহ যে কোন মোবাইলফোনে সেবাটি ব্যবহার করা যাবে। মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবার অধীনে ব্যাংক মনোনীত ব্যাংকিং এজেন্ট তাদের পক্ষে ব্যাংকিং কার্যক্রম সম্পাদন করে, যেমন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট খোলা এবং নগদ পরিষেবা (প্রাপ্তি ও অর্থ প্রদান) প্রদান নিয়ে কাজ করা। একটি মোবাইল অ্যাকাউন্ট থেকে নগদ উত্তোলন একটি এটিএম থেকেও করা যেতে পারে যা প্রতিটি লেনদেনকে 'কার্ড এবং পিন'-এর পরিবর্তে 'মোবাইল ফোন এবং পিন' দ্বারা বৈধ করে। মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে অন্যান্য যে সব সেবা প্রদান করা হচ্ছে তা হল ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি (যেমন অর্থ স্থানান্তর), ব্যক্তি থেকে ব্যবসা (যেমন বাণিজ্যিক পরিশোধ, ইউটিলিটি বিল পরিশোধ), ব্যবসা থেকে ব্যক্তি (যেমন বেতন/কমিশন বিতরণ), সরকার থেকে ব্যক্তি (সরকারী ভাতা বিতরণ) লেনদেন। সাম্প্রতিক তম মোবাইল প্রযুক্তির বিস্ময়গুলির মধ্যে একটি (শাইখ এবং কারজালুওটো, ২০১৫) এবং সাম্প্রতিক তম আর্থিক পরিষেবা খাতের উদ্ভাবনগুলির মধ্যে একটি (মিশ্র এবং বিশ্ট, ২০১৩; অলিভিয়েরা এট অল., ২০১৪) হলো এম ব্যাংকিং, যা মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা ব্যবহারে একটি বিশুদ্ধ গতিশীলতা যুক্ত করেছে। এম-ব্যাংকিংকে "এমন একটি পদ্ধতি হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যেখানে গ্রাহক একটি মোবাইল ডিভাইস যেমন কোনও মোবাইল ফোন বা ব্যক্তিগত ডিজিটাল সহকারী ব্যবহার করে কোনও ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে। সেই অর্থে এটিকে বৈদ্যুতিন ব্যাংকিংয়ের একটি প্রশাখা এবং নিজস্ব অনন্য বৈশিষ্ট্যসহ ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের সম্প্রসারণ হিসাবে দেখা যেতে পারে। এটি তথ্য ও কম্পিউটার প্রযুক্তির (আইসিটি) মাধ্যমে আর্থিক পরিষেবার অন্যতম নতুন পদ্ধতি, যা নিম্ন আয়ের দেশগুলিতেও (অ্যান্ডারসন, ২০১০) মোবাইল ফোনের ব্যাপক গ্রহণের মাধ্যমে সম্ভব হয়েছে। ২০১২ সালের মে মাসে লক্ষ্মী ব্যাংক লিমিটেড মোবাইল খাতা নামে নেপালে তাদের প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং চালু করে। মোবাইল খাতা বর্তমানে হ্যালো পয়সা নামে একটি তৃতীয় পক্ষের প্ল্যাটফর্মে চলছে যা নেপালের সমস্ত টেলিকম যেমন নেপাল টেলিকম, এনসেল, স্মার্ট টেল এবং ইউটিএল-এর সাথে আন্তঃব্যবহারযোগ্য এবং দেশের বিভিন্ন ব্যাংকের সাথেও আন্তঃব্যবহারযোগ্য। লক্ষ্মী ব্যাংক লিমিটেডের পরে এই প্ল্যাটফর্মে প্রাথমিক যোগদানকারী সদস্যরা হল সিদ্ধার্থ ব্যাংক, ব্যাংক অফ কাঠমান্ডু, কমার্জ অ্যান্ড ট্রাস্ট ব্যাংক নেপাল এবং ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানি। নেপালের কেন্দ্রীয় ব্যাংক নেপাল রাষ্ট্র ব্যাংকের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৩০ মিলিয়ন জনসংখ্যার দেশ নেপালে ৫মিলিয়নেরও বেশি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহারকারী করেছে।
বাংলাদেশে কত শতাংশ মানুষের ব্যাংক একাউন্ট আছে?
{ "answer_start": [ 395, 395 ], "text": [ "১৩", "১৩" ] }
bn_wiki_0909_04
মোবাইল ব্যাংকিং
ডাচ বাংলা ব্যাংক ২০১১ সালের ৩১শে মার্চ বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করে। মোবাইল অপারেটর, বাংলালিংক এবং সিটিসেলের 'এজেন্ট' এবং 'নেটওয়ার্ক' সহায়তার মাধ্যমে এই পরিষেবা চালু করা হয়। সাইবেজ ইনকর্পোরেটেডের সহায়ক সংস্থা সাইবেজ ৩৬৫ তাদের স্থানীয় অংশীদার নিউরোসফ্ট টেকনোলজিস লিমিটেডের সাথে যৌথভাবে সফ্টওয়্যার সমাধান সরবরাহ করেছে। বাংলাদেশে প্রায় ১৬ কোটি মানুষ রয়েছে, যার মধ্যে মাত্র ১৩ শতাংশ ব্যক্তির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এই সমাধানের মাধ্যমে ডাচ-বাংলা ব্যাংক এখন গ্রামীণ ও ব্যাংকবিহীন জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছাতে পেরেছে, যার মধ্যে ৪৫ শতাংশ মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী। বাংলাদেশের বিদ্যমান ছয়টি মোবাইল অপারেটরের যে কোন একটিতে সাবস্ক্রিপশনসহ যে কোন মোবাইলফোনে সেবাটি ব্যবহার করা যাবে। মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবার অধীনে ব্যাংক মনোনীত ব্যাংকিং এজেন্ট তাদের পক্ষে ব্যাংকিং কার্যক্রম সম্পাদন করে, যেমন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট খোলা এবং নগদ পরিষেবা (প্রাপ্তি ও অর্থ প্রদান) প্রদান নিয়ে কাজ করা। একটি মোবাইল অ্যাকাউন্ট থেকে নগদ উত্তোলন একটি এটিএম থেকেও করা যেতে পারে যা প্রতিটি লেনদেনকে 'কার্ড এবং পিন'-এর পরিবর্তে 'মোবাইল ফোন এবং পিন' দ্বারা বৈধ করে। মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে অন্যান্য যে সব সেবা প্রদান করা হচ্ছে তা হল ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি (যেমন অর্থ স্থানান্তর), ব্যক্তি থেকে ব্যবসা (যেমন বাণিজ্যিক পরিশোধ, ইউটিলিটি বিল পরিশোধ), ব্যবসা থেকে ব্যক্তি (যেমন বেতন/কমিশন বিতরণ), সরকার থেকে ব্যক্তি (সরকারী ভাতা বিতরণ) লেনদেন। সাম্প্রতিক তম মোবাইল প্রযুক্তির বিস্ময়গুলির মধ্যে একটি (শাইখ এবং কারজালুওটো, ২০১৫) এবং সাম্প্রতিক তম আর্থিক পরিষেবা খাতের উদ্ভাবনগুলির মধ্যে একটি (মিশ্র এবং বিশ্ট, ২০১৩; অলিভিয়েরা এট অল., ২০১৪) হলো এম ব্যাংকিং, যা মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা ব্যবহারে একটি বিশুদ্ধ গতিশীলতা যুক্ত করেছে। এম-ব্যাংকিংকে "এমন একটি পদ্ধতি হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যেখানে গ্রাহক একটি মোবাইল ডিভাইস যেমন কোনও মোবাইল ফোন বা ব্যক্তিগত ডিজিটাল সহকারী ব্যবহার করে কোনও ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে। সেই অর্থে এটিকে বৈদ্যুতিন ব্যাংকিংয়ের একটি প্রশাখা এবং নিজস্ব অনন্য বৈশিষ্ট্যসহ ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের সম্প্রসারণ হিসাবে দেখা যেতে পারে। এটি তথ্য ও কম্পিউটার প্রযুক্তির (আইসিটি) মাধ্যমে আর্থিক পরিষেবার অন্যতম নতুন পদ্ধতি, যা নিম্ন আয়ের দেশগুলিতেও (অ্যান্ডারসন, ২০১০) মোবাইল ফোনের ব্যাপক গ্রহণের মাধ্যমে সম্ভব হয়েছে। ২০১২ সালের মে মাসে লক্ষ্মী ব্যাংক লিমিটেড মোবাইল খাতা নামে নেপালে তাদের প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং চালু করে। মোবাইল খাতা বর্তমানে হ্যালো পয়সা নামে একটি তৃতীয় পক্ষের প্ল্যাটফর্মে চলছে যা নেপালের সমস্ত টেলিকম যেমন নেপাল টেলিকম, এনসেল, স্মার্ট টেল এবং ইউটিএল-এর সাথে আন্তঃব্যবহারযোগ্য এবং দেশের বিভিন্ন ব্যাংকের সাথেও আন্তঃব্যবহারযোগ্য। লক্ষ্মী ব্যাংক লিমিটেডের পরে এই প্ল্যাটফর্মে প্রাথমিক যোগদানকারী সদস্যরা হল সিদ্ধার্থ ব্যাংক, ব্যাংক অফ কাঠমান্ডু, কমার্জ অ্যান্ড ট্রাস্ট ব্যাংক নেপাল এবং ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানি। নেপালের কেন্দ্রীয় ব্যাংক নেপাল রাষ্ট্র ব্যাংকের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৩০ মিলিয়ন জনসংখ্যার দেশ নেপালে ৫মিলিয়নেরও বেশি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহারকারী করেছে।
এম-ব্যাংকিং এর সংজ্ঞা কী?
{ "answer_start": [ 1057, 1057 ], "text": [ "এম-ব্যাংকিংকে এমন একটি পদ্ধতি হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যেখানে গ্রাহক একটি মোবাইল ডিভাইস যেমন কোনও মোবাইল ফোন বা ব্যক্তিগত ডিজিটাল সহকারী ব্যবহার করে কোনও ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে", "এম-ব্যাংকিংকে এমন একটি পদ্ধতি হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যেখানে গ্রাহক একটি মোবাইল ডিভাইস যেমন কোনও মোবাইল ফোন বা ব্যক্তিগত ডিজিটাল সহকারী ব্যবহার করে কোনও ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে" ] }
bn_wiki_0909_05
মোবাইল ব্যাংকিং
ডাচ বাংলা ব্যাংক ২০১১ সালের ৩১শে মার্চ বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করে। মোবাইল অপারেটর, বাংলালিংক এবং সিটিসেলের 'এজেন্ট' এবং 'নেটওয়ার্ক' সহায়তার মাধ্যমে এই পরিষেবা চালু করা হয়। সাইবেজ ইনকর্পোরেটেডের সহায়ক সংস্থা সাইবেজ ৩৬৫ তাদের স্থানীয় অংশীদার নিউরোসফ্ট টেকনোলজিস লিমিটেডের সাথে যৌথভাবে সফ্টওয়্যার সমাধান সরবরাহ করেছে। বাংলাদেশে প্রায় ১৬ কোটি মানুষ রয়েছে, যার মধ্যে মাত্র ১৩ শতাংশ ব্যক্তির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এই সমাধানের মাধ্যমে ডাচ-বাংলা ব্যাংক এখন গ্রামীণ ও ব্যাংকবিহীন জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছাতে পেরেছে, যার মধ্যে ৪৫ শতাংশ মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী। বাংলাদেশের বিদ্যমান ছয়টি মোবাইল অপারেটরের যে কোন একটিতে সাবস্ক্রিপশনসহ যে কোন মোবাইলফোনে সেবাটি ব্যবহার করা যাবে। মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবার অধীনে ব্যাংক মনোনীত ব্যাংকিং এজেন্ট তাদের পক্ষে ব্যাংকিং কার্যক্রম সম্পাদন করে, যেমন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট খোলা এবং নগদ পরিষেবা (প্রাপ্তি ও অর্থ প্রদান) প্রদান নিয়ে কাজ করা। একটি মোবাইল অ্যাকাউন্ট থেকে নগদ উত্তোলন একটি এটিএম থেকেও করা যেতে পারে যা প্রতিটি লেনদেনকে 'কার্ড এবং পিন'-এর পরিবর্তে 'মোবাইল ফোন এবং পিন' দ্বারা বৈধ করে। মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে অন্যান্য যে সব সেবা প্রদান করা হচ্ছে তা হল ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি (যেমন অর্থ স্থানান্তর), ব্যক্তি থেকে ব্যবসা (যেমন বাণিজ্যিক পরিশোধ, ইউটিলিটি বিল পরিশোধ), ব্যবসা থেকে ব্যক্তি (যেমন বেতন/কমিশন বিতরণ), সরকার থেকে ব্যক্তি (সরকারী ভাতা বিতরণ) লেনদেন। সাম্প্রতিক তম মোবাইল প্রযুক্তির বিস্ময়গুলির মধ্যে একটি (শাইখ এবং কারজালুওটো, ২০১৫) এবং সাম্প্রতিক তম আর্থিক পরিষেবা খাতের উদ্ভাবনগুলির মধ্যে একটি (মিশ্র এবং বিশ্ট, ২০১৩; অলিভিয়েরা এট অল., ২০১৪) হলো এম ব্যাংকিং, যা মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা ব্যবহারে একটি বিশুদ্ধ গতিশীলতা যুক্ত করেছে। এম-ব্যাংকিংকে "এমন একটি পদ্ধতি হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় যেখানে গ্রাহক একটি মোবাইল ডিভাইস যেমন কোনও মোবাইল ফোন বা ব্যক্তিগত ডিজিটাল সহকারী ব্যবহার করে কোনও ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে। সেই অর্থে এটিকে বৈদ্যুতিন ব্যাংকিংয়ের একটি প্রশাখা এবং নিজস্ব অনন্য বৈশিষ্ট্যসহ ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের সম্প্রসারণ হিসাবে দেখা যেতে পারে। এটি তথ্য ও কম্পিউটার প্রযুক্তির (আইসিটি) মাধ্যমে আর্থিক পরিষেবার অন্যতম নতুন পদ্ধতি, যা নিম্ন আয়ের দেশগুলিতেও (অ্যান্ডারসন, ২০১০) মোবাইল ফোনের ব্যাপক গ্রহণের মাধ্যমে সম্ভব হয়েছে। ২০১২ সালের মে মাসে লক্ষ্মী ব্যাংক লিমিটেড মোবাইল খাতা নামে নেপালে তাদের প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং চালু করে। মোবাইল খাতা বর্তমানে হ্যালো পয়সা নামে একটি তৃতীয় পক্ষের প্ল্যাটফর্মে চলছে যা নেপালের সমস্ত টেলিকম যেমন নেপাল টেলিকম, এনসেল, স্মার্ট টেল এবং ইউটিএল-এর সাথে আন্তঃব্যবহারযোগ্য এবং দেশের বিভিন্ন ব্যাংকের সাথেও আন্তঃব্যবহারযোগ্য। লক্ষ্মী ব্যাংক লিমিটেডের পরে এই প্ল্যাটফর্মে প্রাথমিক যোগদানকারী সদস্যরা হল সিদ্ধার্থ ব্যাংক, ব্যাংক অফ কাঠমান্ডু, কমার্জ অ্যান্ড ট্রাস্ট ব্যাংক নেপাল এবং ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানি। নেপালের কেন্দ্রীয় ব্যাংক নেপাল রাষ্ট্র ব্যাংকের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৩০ মিলিয়ন জনসংখ্যার দেশ নেপালে ৫মিলিয়নেরও বেশি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহারকারী করেছে।
এববিএল বাংলাদেশে কত সালে মোবাইল ব্যাঙ্গকিং সেবা চালু করে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2632_02
গৃহকর্মী নির্যাতন
গৃহকর্মী নির্যাতন, গৃহকর্মী হিসেবে নিযুক্ত ব্যক্তির প্রতি অসদাচরণ বা অবহেলা, বিশেষ করে নিয়োগকর্তা বা নিয়োগকর্তার পরিবারের সদস্য দ্বারা। এটি এমন কোনও কাজ বা কাজ করতে ব্যর্থতা যার ফলে সেই কর্মচারীর ক্ষতি হয়। এটি শারীরিক, মানসিক, যৌন এবং অর্থনৈতিক অপব্যবহার সহ অসংখ্য রূপ ধারণ করে। অপরাধীদের অধিকাংশই নারী এবং তাদের সন্তান। এই কাজগুলি বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যার মধ্যে শিকারের মধ্যে ভীতি জাগানো, তাদের শৃঙ্খলাবদ্ধ করা বা অপব্যবহারকারীর কাঙ্ক্ষিত উপায়ে কাজ করা। ইউনাইটেড স্টেটস হিউম্যান ট্রাফিকিং হটলাইন গৃহকর্মী নির্যাতনকে মানব পাচারের একটি ধরন হিসেবে বর্ণনা করে - এটা হল "জোর করে, জালিয়াতি করা বা জবরদস্তি করে শ্রমিকের উপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা এবং শ্রমিককে এটা বিশ্বাস করানো যে তার এ ছাড়া আর কোন উপায় নেই" তারা বলেছিল। যদিও এটি যে কোনও জায়গায় ঘটতে পারে, সিঙ্গাপুরের গৃহকর্মীরা সবচেয়ে বেশি এমন নির্যাতনের শিকার হয়। গৃহকর্মী নির্যাতন, যদিও একটি বৈশ্বিক ঘটনা, বিশেষ করে সিঙ্গাপুরে প্রচলিত। রিসার্চ অ্যাক্রস বর্ডার্সের এক গবেষণায় দেখা গেছে, সিঙ্গাপুরের দশজন গৃহকর্মীর মধ্যে ছয়জন কর্মক্ষেত্রে কোনো না কোনো ধরনের অপব্যবহারের সম্মুখীন হন। প্রতি চারজনের মধ্যে একজন শারীরিক সহিংসতার কথা জানিয়েছেন। উপরন্তু, সাতজন সিঙ্গাপুরবাসীর মধ্যে একজন গৃহকর্মী নির্যাতন প্রত্যক্ষ করেছেন। বিদেশী গৃহকর্মীরা, যারা কর্মসংস্থানের জন্য বিদেশ যান, তারা অপব্যবহারের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন। যেহেতু সিঙ্গাপুরের কর্মসংস্থান আইনের অধীনে অভিবাসী কর্মীদের মধ্যে কেবলমাত্র গৃহকর্মীরাই সুরক্ষিত নয়, তাই অনেকে অবমাননাকর পরিস্থিতিতে পড়ে। সিঙ্গাপুরে বিদেশী গৃহকর্মী চুক্তিতে বাহিরে থাকার বিকল্পের অভাবের কারণে এটি আরও বাড়ানো হয়েছে; বিদেশী গৃহকর্মীরা তাদের নিয়োগকর্তার বাসভবনে থাকেন। সিঙ্গাপুরের বিদেশী গৃহকর্মীদের সাথে দুর্ব্যবহার অস্বাভাবিক নয় এবং এটি ব্যাপকভাবে বিস্তৃত। তারা শারীরিক নির্যাতন, গোপনীয়তার উপর আক্রমণ, এবং যৌন নির্যাতন (ধর্ষণ সহ) এর শিকার হন। সিঙ্গাপুরে, একজন বিদেশী গৃহকর্মীকে নির্যাতন করা আইনের পরিপন্থী। জনশক্তি মন্ত্রণালয় (এমওএম) বলেছে যে, অপরাধীরা কঠোর শাস্তির সম্মুখীন হয়; দোষী সাব্যস্ত হলে, অপরাধী জেল, বেত্রাঘাত বা ২০,০০০ ডলার (ইউএসডি) পর্যন্ত জরিমানার সম্মুখীন হতে পারে। অপরাধীকে বিদেশী গৃহকর্মী রাখা থেকেও নিষিদ্ধ করা হবে। মালয়েশিয়ায়, নির্যাতিত বিদেশী গৃহকর্মীরা ভিসা পেতে পারে যাতে তারা আইনি অভিযোগের জন্য দেশে থাকতে পারে; যুক্তরাষ্ট্রেও একই কথা প্রযোজ্য।
কোন দেশের গৃহকর্মীরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার হয় ?
{ "answer_start": [ 767, 767 ], "text": [ "সিঙ্গাপুরের", "সিঙ্গাপুরের" ] }
bn_wiki_2632_03
গৃহকর্মী নির্যাতন
গৃহকর্মী নির্যাতন, গৃহকর্মী হিসেবে নিযুক্ত ব্যক্তির প্রতি অসদাচরণ বা অবহেলা, বিশেষ করে নিয়োগকর্তা বা নিয়োগকর্তার পরিবারের সদস্য দ্বারা। এটি এমন কোনও কাজ বা কাজ করতে ব্যর্থতা যার ফলে সেই কর্মচারীর ক্ষতি হয়। এটি শারীরিক, মানসিক, যৌন এবং অর্থনৈতিক অপব্যবহার সহ অসংখ্য রূপ ধারণ করে। অপরাধীদের অধিকাংশই নারী এবং তাদের সন্তান। এই কাজগুলি বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যার মধ্যে শিকারের মধ্যে ভীতি জাগানো, তাদের শৃঙ্খলাবদ্ধ করা বা অপব্যবহারকারীর কাঙ্ক্ষিত উপায়ে কাজ করা। ইউনাইটেড স্টেটস হিউম্যান ট্রাফিকিং হটলাইন গৃহকর্মী নির্যাতনকে মানব পাচারের একটি ধরন হিসেবে বর্ণনা করে - এটা হল "জোর করে, জালিয়াতি করা বা জবরদস্তি করে শ্রমিকের উপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা এবং শ্রমিককে এটা বিশ্বাস করানো যে তার এ ছাড়া আর কোন উপায় নেই" তারা বলেছিল। যদিও এটি যে কোনও জায়গায় ঘটতে পারে, সিঙ্গাপুরের গৃহকর্মীরা সবচেয়ে বেশি এমন নির্যাতনের শিকার হয়। গৃহকর্মী নির্যাতন, যদিও একটি বৈশ্বিক ঘটনা, বিশেষ করে সিঙ্গাপুরে প্রচলিত। রিসার্চ অ্যাক্রস বর্ডার্সের এক গবেষণায় দেখা গেছে, সিঙ্গাপুরের দশজন গৃহকর্মীর মধ্যে ছয়জন কর্মক্ষেত্রে কোনো না কোনো ধরনের অপব্যবহারের সম্মুখীন হন। প্রতি চারজনের মধ্যে একজন শারীরিক সহিংসতার কথা জানিয়েছেন। উপরন্তু, সাতজন সিঙ্গাপুরবাসীর মধ্যে একজন গৃহকর্মী নির্যাতন প্রত্যক্ষ করেছেন। বিদেশী গৃহকর্মীরা, যারা কর্মসংস্থানের জন্য বিদেশ যান, তারা অপব্যবহারের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন। যেহেতু সিঙ্গাপুরের কর্মসংস্থান আইনের অধীনে অভিবাসী কর্মীদের মধ্যে কেবলমাত্র গৃহকর্মীরাই সুরক্ষিত নয়, তাই অনেকে অবমাননাকর পরিস্থিতিতে পড়ে। সিঙ্গাপুরে বিদেশী গৃহকর্মী চুক্তিতে বাহিরে থাকার বিকল্পের অভাবের কারণে এটি আরও বাড়ানো হয়েছে; বিদেশী গৃহকর্মীরা তাদের নিয়োগকর্তার বাসভবনে থাকেন। সিঙ্গাপুরের বিদেশী গৃহকর্মীদের সাথে দুর্ব্যবহার অস্বাভাবিক নয় এবং এটি ব্যাপকভাবে বিস্তৃত। তারা শারীরিক নির্যাতন, গোপনীয়তার উপর আক্রমণ, এবং যৌন নির্যাতন (ধর্ষণ সহ) এর শিকার হন। সিঙ্গাপুরে, একজন বিদেশী গৃহকর্মীকে নির্যাতন করা আইনের পরিপন্থী। জনশক্তি মন্ত্রণালয় (এমওএম) বলেছে যে, অপরাধীরা কঠোর শাস্তির সম্মুখীন হয়; দোষী সাব্যস্ত হলে, অপরাধী জেল, বেত্রাঘাত বা ২০,০০০ ডলার (ইউএসডি) পর্যন্ত জরিমানার সম্মুখীন হতে পারে। অপরাধীকে বিদেশী গৃহকর্মী রাখা থেকেও নিষিদ্ধ করা হবে। মালয়েশিয়ায়, নির্যাতিত বিদেশী গৃহকর্মীরা ভিসা পেতে পারে যাতে তারা আইনি অভিযোগের জন্য দেশে থাকতে পারে; যুক্তরাষ্ট্রেও একই কথা প্রযোজ্য।
সিঙ্গাপুরে একজন বিদেশী গৃহকর্মীকে নির্যাতন করার শাস্তি কী ?
{ "answer_start": [ 1907, 1907 ], "text": [ "অপরাধী জেল, বেত্রাঘাত বা ২০,০০০ ডলার (ইউএসডি) পর্যন্ত জরিমানার সম্মুখীন হতে পারে", "অপরাধী জেল, বেত্রাঘাত বা ২০,০০০ ডলার (ইউএসডি) পর্যন্ত জরিমানার সম্মুখীন হতে পারে" ] }
bn_wiki_2144_01
সার্কাস
সার্কাস এক ধরনের বিশেষ বিনোদন কেন্দ্র বা বিনোদন প্রক্রিয়াবিশেষ। এর মাধ্যমে আবালবৃদ্ধবনিতা নির্মল আনন্দ ও চিত্তাকর্ষক বিষয়াবলী সম্পর্কে সম্যক অবগত হন। সার্কাসে এক দলভূক্ত বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তি অংশগ্রহণ করেন। তারা শারীরিক ব্যায়াম, বিশেষ কলা-কৌশল, ভাঁড়, মূকাভিনয়, রশি দিয়ে হাঁটা, পোষা প্রাণীসহ নানা মাধ্যমে তাদের দক্ষতা প্রদর্শন বা উপস্থাপনা করে থাকেন। মূলতঃ সার্কাস বিনোদন কেন্দ্র হলেও প্রায়শঃই তা ভ্রাম্যমাণ যা দেশের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে কিংবা এক দেশ থেকে অন্য দেশে শুভেচ্ছা সফরে বা ব্যবসায়িক কারণে বের হয়। সকল সার্কাসই অবশ্য ভ্রাম্যমাণ নয়। কিছু সার্কাস দলের নিজস্ব ভবন বা মিলনায়তন রয়েছে।
সার্কাস কী ?
{ "answer_start": [ 8, 8 ], "text": [ "এক ধরনের বিশেষ বিনোদন কেন্দ্র বা বিনোদন প্রক্রিয়াবিশেষ।", "এক ধরনের বিশেষ বিনোদন কেন্দ্র বা বিনোদন প্রক্রিয়াবিশেষ" ] }
bn_wiki_2144_02
সার্কাস
সার্কাস এক ধরনের বিশেষ বিনোদন কেন্দ্র বা বিনোদন প্রক্রিয়াবিশেষ। এর মাধ্যমে আবালবৃদ্ধবনিতা নির্মল আনন্দ ও চিত্তাকর্ষক বিষয়াবলী সম্পর্কে সম্যক অবগত হন। সার্কাসে এক দলভূক্ত বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তি অংশগ্রহণ করেন। তারা শারীরিক ব্যায়াম, বিশেষ কলা-কৌশল, ভাঁড়, মূকাভিনয়, রশি দিয়ে হাঁটা, পোষা প্রাণীসহ নানা মাধ্যমে তাদের দক্ষতা প্রদর্শন বা উপস্থাপনা করে থাকেন। মূলতঃ সার্কাস বিনোদন কেন্দ্র হলেও প্রায়শঃই তা ভ্রাম্যমাণ যা দেশের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে কিংবা এক দেশ থেকে অন্য দেশে শুভেচ্ছা সফরে বা ব্যবসায়িক কারণে বের হয়। সকল সার্কাসই অবশ্য ভ্রাম্যমাণ নয়। কিছু সার্কাস দলের নিজস্ব ভবন বা মিলনায়তন রয়েছে।
সার্কাসে কারা অংশগ্রহণ করেন ?
{ "answer_start": [ 161, 161 ], "text": [ "এক দলভূক্ত বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তি", "এক দলভূক্ত বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তি" ] }