id
stringlengths 15
15
| title
stringlengths 2
1.44k
| context
stringlengths 179
4.78k
| question
stringlengths 6
207
| answers
dict |
---|---|---|---|---|
bn_wiki_2466_05 | সামুদ্রিক প্রত্নতত্ত্ব | প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান টিকে থাকা বিভিন্ন শর্তের উপর নির্ভর করে যেমন স্থানটি আর্দ্র না শুষ্ক প্রকৃতির, রাসায়নিক পরিবেশের উপর, জৈবিক প্রাণী এবং গতিশীল বলের উপস্থিতি ইত্যাদি। সুতরাং, পাথুরে উপকূল, বিশেষ করে অগভীর জলে, অবশেষ সাধারণত স্রোত এবং ঢেউয়ের কারণে ছড়িয়ে পড়ে, ভেঙে যায় অথবা মাটির সাথে মিশে যায়। সম্ভবত (কিন্তু সবসময় নয়) ভগ্ন অবশেষের রেখা টিকে থাকে কিন্তু খুবই সামান্য।
লবণাক্ত পানি লৌহ নির্মিত প্রত্ন যেমন ধাতব ডুবন্ত জাহাজের জন্য খুবই বিরূপভাবাপন্ন এবং সমুদ্রের প্রাণী কাঠের ডুবন্ত জাহাজ জাতীয় জৈব উপাদান সহজেই গ্রাস করে। অন্যদিকে হাজার হাজার সম্ভাব্য প্রত্নতাত্ত্বিক সাইট এই ধরনের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ধ্বংস বা পুরোপুরিভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। অনেকসময় প্রত্নবস্তু সংবলিত সাইট ব্যতিক্রমী সংরক্ষণের জন্য টিকে থাকে। এই ধরনের সংগ্রহের একটি উদাহরণ হচ্ছে মেরি রোজ। এর টিকে থাকার সম্ভাবনা বিশাল ছিলো কারণ অবশেষ পললে সমাধিস্থ ছিলো।
সমুদ্র শয্যা অনেকসময় নিমজ্জিত ঐতিহাসিক নিদর্শনের জন্য অত্যন্ত প্রতিকূল পরিবেশ তৈরী করে এরকম অনেক উদাহরণ আছে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে আরএমএস টাইটানিক, গভীর জলে তুলনামূলকভাবে কম ডুবন্তকাল, তাই ক্যালসিয়াম ক্ষয় হয়নি। শক্তিশালী এবং তুলনামূলকভাবে অক্ষত অবস্থায় পাওয়া গেছে, তবে ইতোমধ্যে এর ইস্পাত ও লৌহনির্মিত কাঠামোয় যথাযোগ্য অপরিবর্তনীয় অবনতি দেখা দিয়েছে। এরূপ অবনতি অবশ্যম্ভাবীরূপে চলতে থাকলে তথ্য চিরতরে হারিয়ে যাবে, বস্তুর চিহ্ন ধ্বংস হয়ে যাবে এবং ভাঙা কাঠামো শতাব্দীর পরে আটলান্টিক মহাসাগর মেঝেতে সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। নিদর্শনসমূহের মধ্যে তুলনা করে দেখা গেছে সমস্ত লোহা ও ইস্পাত নির্মিত জাহাজ অত্যন্ত অক্সিজেনসমৃদ্ধ পরিবেশে ক্ষয় হতে থাকে এবং তাদের ইঞ্জিন এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি সাগরের মাটির উপরে থাকা পর্যন্ত এটা চলতে থাকে। যেখানে সময়ের পরে এটা টিকে থাকে সেখানে লৌহ বা ইস্পাত কাঠামো ভংগুর দশায় থাকে। ক্ষয়িত পণ্যে আর কোন ধাতু অবশিষ্ট থাকেনা। ১৯৭০ সালে ইউএসএস মনিটর এ পাওয়া যায়। সিটু সংরক্ষিত অঞ্চল থেকে উত্তোলনের প্রচেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু কাঠামোটির ক্ষয় এত দ্রুত হচ্ছিলো যে শুধুমাত্র তার চুড়াটি নেওয়া যায়। বাকি সব ধ্বংস হয়ে যায়। | কত সালে ওকেয়ানোস গ্যাস গ্যাদারিং কোম্পানী এর কিছু কর্মী তেলক্ষেত্র পরিদর্শনে এসে ডুবন্ত জাহাজের ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2702_01 | আর্কিমিডিস | আর্কিমিডিস তার কাজের লিখিত রূপের জন্য ডরিক গ্রিক ভাষা ব্যবহার করতেন, যা প্রাচীন সিরাকিউজের আঞ্চলিক ভাষা হিসেবে প্রচলিত ছিল। আর্কিমিডিসের অধিকাংশ কাজ ইউক্লিডের কাজের মত সংরক্ষিত হয়নি; তার সাতটি থীসিসের কথা জানা যায় কেবলমাত্র অন্যদের কাজের রেফারেন্স থেকে। পাপ্পাস অভ আলেকজান্দ্রিয়া আর্কিমিডিসের "অন স্ফীয়ার মেকিং" এবং বহুতল বিশিষ্ট বস্তুর উপর আরএকটি কাজের কথা উল্লেখ করেছেন। অপরদিকে থেরন অভ আলেকজান্দ্রিয়া প্রতিসরণ সম্পর্কে আর্কিমিডিসের হারিয়ে যাওয়া একটি লেখনী "ক্যাটোপট্রিকা" এর উল্লেখ করেন। জীবদ্দশায় আর্কিমিডিস তার কাজের প্রচারের জন্য আলেকজান্দ্রিয়ার গণিতবিদদের উপর নির্ভর করতেন। বাইজান্টাইন স্থপতি ইসিডোর অভ মিলেতাস আর্কিমিডিসের লেখনীগুলোকে একত্রিত করেন; পরবর্তীতে ষষ্ঠ শতকে ইউতোশিয়াস অভ আসকালোন তার কাজের উপর লিখিত বিবরণ প্রকাশ করার পর আর্কিমিডিসের কাজ বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে পরিচিত হয়ে ওঠে। আর্কিমিডিসের কাজ থাবিত ইবনে কুররা (৮৩৬-৯০১ খ্রিষ্টাব্দ) আরবিতে এবং জেরার্ড অভ ক্রেমোনা (১১৪৭-১১৮৭ খ্রিষ্টাব্দ) ল্যাটিনে অনুবাদ করেন। রেনেসাঁর সময় ১৫৪৪ সালে জোহান হেরওয়াগেন সুইজারল্যান্ডের বাজল শহর থেকে গ্রিক ও ল্যাটিন ভাষায় আর্কিমিডিসের কাজ সহ এডিটিও প্রিন্সেপস বইয়ের প্রথম সংস্করণ প্রকাশ করেন। ১৫৮৬ সালে গ্যালিলিও গ্যালিলি বাতাস ও পানিতে ধাতব বস্তুর ওজন নির্ণয়ের জন্য একটি হাইড্রোস্ট্যাটিক নিক্তি উদ্ভাবন করেন, যা আর্কিমিডিসের কাজ দ্বারা অণুপ্রাণিত বলে বলা হয়ে থাকে।
অন দ্য ইকুইলিব্রিয়াম অভ প্লেইনস (দুই খন্ড)
প্রথম খণ্ডে পনেরটি উপপাদ্য আর সাতটি অণুসিদ্ধান্ত রয়েছে, অপরদিকে দ্বিতীয় খণ্ডে দশটি উপপাদ্য পাওয়া যায়। এই বইতে আর্কিমিডিস লিভারের মূলনীতি ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন, "লিভারের দুই বাহুতে প্রযুক্ত ওজন বাহু দুইটির দৈর্ঘ্যের ব্যস্তানুপাতিক।"
এই বইয়ে উল্লিখিত মূলনীতির সাহায্যে আর্কিমিডিস বিভিন্ন জ্যামিতিক আকারের বস্তু, যেমন ত্রিভুজ, সামান্তরিক, পরাবৃত্তের ক্ষেত্রফল এবং ভরকেন্দ্র নির্ণয় করেন।
অন দ্য মেজারমেন্ট অভ আ সার্কেল
কোনন অভ সামোস এর ছাত্র ডোসিথিস অভ পেলুসিয়ামের সাথে যৌথভাবে লিখিত এই নিবন্ধে তিনটি উপপাদ্য রয়েছে। দ্বিতীয় উপপাদ্যে আর্কিমিডিস দেখান যে পাইয়ের মান ২২৩/৭১ এর চেয়ে বড় এবং ২২/৭ এর চেয়ে ছোট। ২২/৭ কে পাইয়ের আসন্ন মান হিসেবে মধ্যযুগে গ্রহণ করা হয় এবং বর্তমানেও অত্যন্ত নিখুঁত হিসাবের প্রয়োজন না থাকলে ২২/৭ কেই পাইয়ের মান হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
| আর্কিমিডিস তার কাজের লিখিত রূপের জন্য কোন ভাষা ব্যবহার করতেন? | {
"answer_start": [
38,
38
],
"text": [
"ডরিক গ্রিক ভাষা",
"ডরিক গ্রিক ভাষা"
]
} |
bn_wiki_2702_02 | আর্কিমিডিস | আর্কিমিডিস তার কাজের লিখিত রূপের জন্য ডরিক গ্রিক ভাষা ব্যবহার করতেন, যা প্রাচীন সিরাকিউজের আঞ্চলিক ভাষা হিসেবে প্রচলিত ছিল। আর্কিমিডিসের অধিকাংশ কাজ ইউক্লিডের কাজের মত সংরক্ষিত হয়নি; তার সাতটি থীসিসের কথা জানা যায় কেবলমাত্র অন্যদের কাজের রেফারেন্স থেকে। পাপ্পাস অভ আলেকজান্দ্রিয়া আর্কিমিডিসের "অন স্ফীয়ার মেকিং" এবং বহুতল বিশিষ্ট বস্তুর উপর আরএকটি কাজের কথা উল্লেখ করেছেন। অপরদিকে থেরন অভ আলেকজান্দ্রিয়া প্রতিসরণ সম্পর্কে আর্কিমিডিসের হারিয়ে যাওয়া একটি লেখনী "ক্যাটোপট্রিকা" এর উল্লেখ করেন। জীবদ্দশায় আর্কিমিডিস তার কাজের প্রচারের জন্য আলেকজান্দ্রিয়ার গণিতবিদদের উপর নির্ভর করতেন। বাইজান্টাইন স্থপতি ইসিডোর অভ মিলেতাস আর্কিমিডিসের লেখনীগুলোকে একত্রিত করেন; পরবর্তীতে ষষ্ঠ শতকে ইউতোশিয়াস অভ আসকালোন তার কাজের উপর লিখিত বিবরণ প্রকাশ করার পর আর্কিমিডিসের কাজ বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে পরিচিত হয়ে ওঠে। আর্কিমিডিসের কাজ থাবিত ইবনে কুররা (৮৩৬-৯০১ খ্রিষ্টাব্দ) আরবিতে এবং জেরার্ড অভ ক্রেমোনা (১১৪৭-১১৮৭ খ্রিষ্টাব্দ) ল্যাটিনে অনুবাদ করেন। রেনেসাঁর সময় ১৫৪৪ সালে জোহান হেরওয়াগেন সুইজারল্যান্ডের বাজল শহর থেকে গ্রিক ও ল্যাটিন ভাষায় আর্কিমিডিসের কাজ সহ এডিটিও প্রিন্সেপস বইয়ের প্রথম সংস্করণ প্রকাশ করেন। ১৫৮৬ সালে গ্যালিলিও গ্যালিলি বাতাস ও পানিতে ধাতব বস্তুর ওজন নির্ণয়ের জন্য একটি হাইড্রোস্ট্যাটিক নিক্তি উদ্ভাবন করেন, যা আর্কিমিডিসের কাজ দ্বারা অণুপ্রাণিত বলে বলা হয়ে থাকে।
অন দ্য ইকুইলিব্রিয়াম অভ প্লেইনস (দুই খন্ড)
প্রথম খণ্ডে পনেরটি উপপাদ্য আর সাতটি অণুসিদ্ধান্ত রয়েছে, অপরদিকে দ্বিতীয় খণ্ডে দশটি উপপাদ্য পাওয়া যায়। এই বইতে আর্কিমিডিস লিভারের মূলনীতি ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন, "লিভারের দুই বাহুতে প্রযুক্ত ওজন বাহু দুইটির দৈর্ঘ্যের ব্যস্তানুপাতিক।"
এই বইয়ে উল্লিখিত মূলনীতির সাহায্যে আর্কিমিডিস বিভিন্ন জ্যামিতিক আকারের বস্তু, যেমন ত্রিভুজ, সামান্তরিক, পরাবৃত্তের ক্ষেত্রফল এবং ভরকেন্দ্র নির্ণয় করেন।
অন দ্য মেজারমেন্ট অভ আ সার্কেল
কোনন অভ সামোস এর ছাত্র ডোসিথিস অভ পেলুসিয়ামের সাথে যৌথভাবে লিখিত এই নিবন্ধে তিনটি উপপাদ্য রয়েছে। দ্বিতীয় উপপাদ্যে আর্কিমিডিস দেখান যে পাইয়ের মান ২২৩/৭১ এর চেয়ে বড় এবং ২২/৭ এর চেয়ে ছোট। ২২/৭ কে পাইয়ের আসন্ন মান হিসেবে মধ্যযুগে গ্রহণ করা হয় এবং বর্তমানেও অত্যন্ত নিখুঁত হিসাবের প্রয়োজন না থাকলে ২২/৭ কেই পাইয়ের মান হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
| ডরিক গ্রীক কোন অঞ্চলের আঞ্চলিক ভাষা ছিল? | {
"answer_start": [
72,
72
],
"text": [
"প্রাচীন সিরাকিউজের",
"প্রাচীন সিরাকিউজের"
]
} |
bn_wiki_2702_03 | আর্কিমিডিস | আর্কিমিডিস তার কাজের লিখিত রূপের জন্য ডরিক গ্রিক ভাষা ব্যবহার করতেন, যা প্রাচীন সিরাকিউজের আঞ্চলিক ভাষা হিসেবে প্রচলিত ছিল। আর্কিমিডিসের অধিকাংশ কাজ ইউক্লিডের কাজের মত সংরক্ষিত হয়নি; তার সাতটি থীসিসের কথা জানা যায় কেবলমাত্র অন্যদের কাজের রেফারেন্স থেকে। পাপ্পাস অভ আলেকজান্দ্রিয়া আর্কিমিডিসের "অন স্ফীয়ার মেকিং" এবং বহুতল বিশিষ্ট বস্তুর উপর আরএকটি কাজের কথা উল্লেখ করেছেন। অপরদিকে থেরন অভ আলেকজান্দ্রিয়া প্রতিসরণ সম্পর্কে আর্কিমিডিসের হারিয়ে যাওয়া একটি লেখনী "ক্যাটোপট্রিকা" এর উল্লেখ করেন। জীবদ্দশায় আর্কিমিডিস তার কাজের প্রচারের জন্য আলেকজান্দ্রিয়ার গণিতবিদদের উপর নির্ভর করতেন। বাইজান্টাইন স্থপতি ইসিডোর অভ মিলেতাস আর্কিমিডিসের লেখনীগুলোকে একত্রিত করেন; পরবর্তীতে ষষ্ঠ শতকে ইউতোশিয়াস অভ আসকালোন তার কাজের উপর লিখিত বিবরণ প্রকাশ করার পর আর্কিমিডিসের কাজ বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে পরিচিত হয়ে ওঠে। আর্কিমিডিসের কাজ থাবিত ইবনে কুররা (৮৩৬-৯০১ খ্রিষ্টাব্দ) আরবিতে এবং জেরার্ড অভ ক্রেমোনা (১১৪৭-১১৮৭ খ্রিষ্টাব্দ) ল্যাটিনে অনুবাদ করেন। রেনেসাঁর সময় ১৫৪৪ সালে জোহান হেরওয়াগেন সুইজারল্যান্ডের বাজল শহর থেকে গ্রিক ও ল্যাটিন ভাষায় আর্কিমিডিসের কাজ সহ এডিটিও প্রিন্সেপস বইয়ের প্রথম সংস্করণ প্রকাশ করেন। ১৫৮৬ সালে গ্যালিলিও গ্যালিলি বাতাস ও পানিতে ধাতব বস্তুর ওজন নির্ণয়ের জন্য একটি হাইড্রোস্ট্যাটিক নিক্তি উদ্ভাবন করেন, যা আর্কিমিডিসের কাজ দ্বারা অণুপ্রাণিত বলে বলা হয়ে থাকে।
অন দ্য ইকুইলিব্রিয়াম অভ প্লেইনস (দুই খন্ড)
প্রথম খণ্ডে পনেরটি উপপাদ্য আর সাতটি অণুসিদ্ধান্ত রয়েছে, অপরদিকে দ্বিতীয় খণ্ডে দশটি উপপাদ্য পাওয়া যায়। এই বইতে আর্কিমিডিস লিভারের মূলনীতি ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন, "লিভারের দুই বাহুতে প্রযুক্ত ওজন বাহু দুইটির দৈর্ঘ্যের ব্যস্তানুপাতিক।"
এই বইয়ে উল্লিখিত মূলনীতির সাহায্যে আর্কিমিডিস বিভিন্ন জ্যামিতিক আকারের বস্তু, যেমন ত্রিভুজ, সামান্তরিক, পরাবৃত্তের ক্ষেত্রফল এবং ভরকেন্দ্র নির্ণয় করেন।
অন দ্য মেজারমেন্ট অভ আ সার্কেল
কোনন অভ সামোস এর ছাত্র ডোসিথিস অভ পেলুসিয়ামের সাথে যৌথভাবে লিখিত এই নিবন্ধে তিনটি উপপাদ্য রয়েছে। দ্বিতীয় উপপাদ্যে আর্কিমিডিস দেখান যে পাইয়ের মান ২২৩/৭১ এর চেয়ে বড় এবং ২২/৭ এর চেয়ে ছোট। ২২/৭ কে পাইয়ের আসন্ন মান হিসেবে মধ্যযুগে গ্রহণ করা হয় এবং বর্তমানেও অত্যন্ত নিখুঁত হিসাবের প্রয়োজন না থাকলে ২২/৭ কেই পাইয়ের মান হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
| আর্কিমিডিসের অন দ্য ইকুইলিব্রিয়াম অভ প্লেইনস এর প্রথম খণ্ডে কয়টি অণুসিদ্ধান্তের কথা জানা যায়? | {
"answer_start": [
188,
188
],
"text": [
"সাতটি",
"সাতটি"
]
} |
bn_wiki_2702_05 | আর্কিমিডিস | আর্কিমিডিস তার কাজের লিখিত রূপের জন্য ডরিক গ্রিক ভাষা ব্যবহার করতেন, যা প্রাচীন সিরাকিউজের আঞ্চলিক ভাষা হিসেবে প্রচলিত ছিল। আর্কিমিডিসের অধিকাংশ কাজ ইউক্লিডের কাজের মত সংরক্ষিত হয়নি; তার সাতটি থীসিসের কথা জানা যায় কেবলমাত্র অন্যদের কাজের রেফারেন্স থেকে। পাপ্পাস অভ আলেকজান্দ্রিয়া আর্কিমিডিসের "অন স্ফীয়ার মেকিং" এবং বহুতল বিশিষ্ট বস্তুর উপর আরএকটি কাজের কথা উল্লেখ করেছেন। অপরদিকে থেরন অভ আলেকজান্দ্রিয়া প্রতিসরণ সম্পর্কে আর্কিমিডিসের হারিয়ে যাওয়া একটি লেখনী "ক্যাটোপট্রিকা" এর উল্লেখ করেন। জীবদ্দশায় আর্কিমিডিস তার কাজের প্রচারের জন্য আলেকজান্দ্রিয়ার গণিতবিদদের উপর নির্ভর করতেন। বাইজান্টাইন স্থপতি ইসিডোর অভ মিলেতাস আর্কিমিডিসের লেখনীগুলোকে একত্রিত করেন; পরবর্তীতে ষষ্ঠ শতকে ইউতোশিয়াস অভ আসকালোন তার কাজের উপর লিখিত বিবরণ প্রকাশ করার পর আর্কিমিডিসের কাজ বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে পরিচিত হয়ে ওঠে। আর্কিমিডিসের কাজ থাবিত ইবনে কুররা (৮৩৬-৯০১ খ্রিষ্টাব্দ) আরবিতে এবং জেরার্ড অভ ক্রেমোনা (১১৪৭-১১৮৭ খ্রিষ্টাব্দ) ল্যাটিনে অনুবাদ করেন। রেনেসাঁর সময় ১৫৪৪ সালে জোহান হেরওয়াগেন সুইজারল্যান্ডের বাজল শহর থেকে গ্রিক ও ল্যাটিন ভাষায় আর্কিমিডিসের কাজ সহ এডিটিও প্রিন্সেপস বইয়ের প্রথম সংস্করণ প্রকাশ করেন। ১৫৮৬ সালে গ্যালিলিও গ্যালিলি বাতাস ও পানিতে ধাতব বস্তুর ওজন নির্ণয়ের জন্য একটি হাইড্রোস্ট্যাটিক নিক্তি উদ্ভাবন করেন, যা আর্কিমিডিসের কাজ দ্বারা অণুপ্রাণিত বলে বলা হয়ে থাকে।
অন দ্য ইকুইলিব্রিয়াম অভ প্লেইনস (দুই খন্ড)
প্রথম খণ্ডে পনেরটি উপপাদ্য আর সাতটি অণুসিদ্ধান্ত রয়েছে, অপরদিকে দ্বিতীয় খণ্ডে দশটি উপপাদ্য পাওয়া যায়। এই বইতে আর্কিমিডিস লিভারের মূলনীতি ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন, "লিভারের দুই বাহুতে প্রযুক্ত ওজন বাহু দুইটির দৈর্ঘ্যের ব্যস্তানুপাতিক।"
এই বইয়ে উল্লিখিত মূলনীতির সাহায্যে আর্কিমিডিস বিভিন্ন জ্যামিতিক আকারের বস্তু, যেমন ত্রিভুজ, সামান্তরিক, পরাবৃত্তের ক্ষেত্রফল এবং ভরকেন্দ্র নির্ণয় করেন।
অন দ্য মেজারমেন্ট অভ আ সার্কেল
কোনন অভ সামোস এর ছাত্র ডোসিথিস অভ পেলুসিয়ামের সাথে যৌথভাবে লিখিত এই নিবন্ধে তিনটি উপপাদ্য রয়েছে। দ্বিতীয় উপপাদ্যে আর্কিমিডিস দেখান যে পাইয়ের মান ২২৩/৭১ এর চেয়ে বড় এবং ২২/৭ এর চেয়ে ছোট। ২২/৭ কে পাইয়ের আসন্ন মান হিসেবে মধ্যযুগে গ্রহণ করা হয় এবং বর্তমানেও অত্যন্ত নিখুঁত হিসাবের প্রয়োজন না থাকলে ২২/৭ কেই পাইয়ের মান হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
| অন দ্য স্ফীয়ার এন্ড সিলিন্ডার বইটি কার লেখা? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2289_01 | আকিরা তোরিয়ামা | আকিরা তোরিয়ামা (জন্ম: এপ্রিল ৫, ১৯৫৫) একজন জাপানি মাঙ্গা চিত্রশিল্পী এবং ভিডিও গেম শিল্পী। তিনি অনেক মাঙ্গা লিখেছেন এবং চিত্রিত করেছেন। তিনি প্রথমবারের মতো মূলধারার স্বীকৃতি অর্জন করেন তার অত্যন্ত সফল মাঙ্গা ডাঃ স্লাম্পের জন্য। তবে তার সেরা কাজ ড্রাগন বল মাঙ্গার জন্য তিনি সুপরিচিত। এছাড়া তিনি বিভিন্ন জনপ্রিয় ভিডিও গেমসের জন্য চরিত্র ডিজাইনারের কাজ করেছেন, যেমনঃ ড্রাগন কোয়েস্ট সিরিজ, ব্লু ড্রাগন এবং ক্রনো ট্রিগার। তোরিয়ামাকে মাঙ্গা ইতিহাস পরিবর্তনের অন্যতম মাঙ্গা চিত্রশিল্পীদের মধ্যে বিবেচনা করা হয়, কারণ তার কাজ অত্যন্ত প্রভাবশালী এবং জনপ্রিয়, বিশেষ করে ড্রাগন বল, যা অনেক মাঙ্গা চিত্রশিল্পীর অনুপ্রেরণার উৎস হিসাবে উল্লেখ্য।
তিনি ১৯৮১ সালে ডাঃ স্লাম্পের জন্য শ্রেষ্ঠ শোনেন বা শোগো মাঙ্গা, শোগাকুকান মাঙ্গা পুরস্কার অর্জন করেন, এবং এটি জাপানে ৩৫ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়। তার পরবর্তী সিরিজ ড্রাগন বল, বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সফল মাঙ্গা সিরিজের অন্যতম। ড্রাগন বল বিশ্বব্যাপী ২৪০ মিলিয়নের বেশি কপি বিক্রিত হিসেবে সর্বকালের দ্বিতীয় সেরা বিক্রিত মাঙ্গা। ১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি এবং ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে মাঙ্গা সর্বাধিক প্রচার হওয়ার প্রধান কারণ হিসেবে ড্রাগন বলকে বিবেচনা করা হয়। | আকিরা তোরিয়ামা কে? | {
"answer_start": [
40,
40
],
"text": [
"একজন জাপানি মাঙ্গা চিত্রশিল্পী এবং ভিডিও গেম শিল্পী",
"একজন জাপানি মাঙ্গা চিত্রশিল্পী এবং ভিডিও গেম শিল্পী"
]
} |
bn_wiki_2289_03 | আকিরা তোরিয়ামা | আকিরা তোরিয়ামা (জন্ম: এপ্রিল ৫, ১৯৫৫) একজন জাপানি মাঙ্গা চিত্রশিল্পী এবং ভিডিও গেম শিল্পী। তিনি অনেক মাঙ্গা লিখেছেন এবং চিত্রিত করেছেন। তিনি প্রথমবারের মতো মূলধারার স্বীকৃতি অর্জন করেন তার অত্যন্ত সফল মাঙ্গা ডাঃ স্লাম্পের জন্য। তবে তার সেরা কাজ ড্রাগন বল মাঙ্গার জন্য তিনি সুপরিচিত। এছাড়া তিনি বিভিন্ন জনপ্রিয় ভিডিও গেমসের জন্য চরিত্র ডিজাইনারের কাজ করেছেন, যেমনঃ ড্রাগন কোয়েস্ট সিরিজ, ব্লু ড্রাগন এবং ক্রনো ট্রিগার। তোরিয়ামাকে মাঙ্গা ইতিহাস পরিবর্তনের অন্যতম মাঙ্গা চিত্রশিল্পীদের মধ্যে বিবেচনা করা হয়, কারণ তার কাজ অত্যন্ত প্রভাবশালী এবং জনপ্রিয়, বিশেষ করে ড্রাগন বল, যা অনেক মাঙ্গা চিত্রশিল্পীর অনুপ্রেরণার উৎস হিসাবে উল্লেখ্য।
তিনি ১৯৮১ সালে ডাঃ স্লাম্পের জন্য শ্রেষ্ঠ শোনেন বা শোগো মাঙ্গা, শোগাকুকান মাঙ্গা পুরস্কার অর্জন করেন, এবং এটি জাপানে ৩৫ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়। তার পরবর্তী সিরিজ ড্রাগন বল, বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সফল মাঙ্গা সিরিজের অন্যতম। ড্রাগন বল বিশ্বব্যাপী ২৪০ মিলিয়নের বেশি কপি বিক্রিত হিসেবে সর্বকালের দ্বিতীয় সেরা বিক্রিত মাঙ্গা। ১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি এবং ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে মাঙ্গা সর্বাধিক প্রচার হওয়ার প্রধান কারণ হিসেবে ড্রাগন বলকে বিবেচনা করা হয়। | তিনি প্রথমবারের মতো মূলধারার স্বীকৃতি অর্জন করেন তার কোন মাঙ্গার জন্য? | {
"answer_start": [
138,
138
],
"text": [
"তিনি প্রথমবারের মতো মূলধারার স্বীকৃতি অর্জন করেন তার অত্যন্ত সফল মাঙ্গা ডাঃ স্লাম্পের জন্য",
"তিনি প্রথমবারের মতো মূলধারার স্বীকৃতি অর্জন করেন তার অত্যন্ত সফল মাঙ্গা ডাঃ স্লাম্পের জন্য"
]
} |
bn_wiki_1270_01 | বিসলেরি | বিসলেরি ইন্টারন্যাশনাল হল বোতলজাত পানির একটি ভারতীয় মার্কিা, যা ১৯৬৯ সালে জয়ন্তীলাল চৌহান এবং ফেলিস বিসলেরি দ্বারা গঠিত হয়েছিল। বিসলেরি ভারতে তার প্রধান ব্যবসা পরিচালনা করে, ১৩৫টি অপারেশনাল প্ল্যান্ট এবং ৩,০০০ পরিবেশক এবং ৫,০০০ পরিবেশক ট্রাকের একটি নেটওয়ার্ক। কোম্পানিটি ভারত এবং প্রতিবেশী দেশ জুড়ে ব্যবসা পরিচালনা করে। কোম্পানিটি বোতলজাত পানি বিক্রি করে। বিসলেরি মূলত ফেলিস বিসলেরি দ্বারা তৈরি একটি ইতালীয় সংস্থা, যিনি প্রথম ভারতে বোতলজাত পানি বিক্রির ধারণা নিয়ে এসেছিলেন। বিসলেরি তখন ১৯৬৫ সালে আসামের শিলচরে কাচের বোতলে দুই প্রকারের পানি দিয়ে চালু করা হয়েছিল - একটি বুদবুদসহ ও অন্যটি বুদবুদ ছাড়া। বিসলেরি তার নিজস্ব ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মও চালু করেছে। বিসলেরির পণ্যগুলি অন্যান্য অনলাইন পোর্টাল যেমন বিগ বাস্কেট, জিফোর্স ইত্যাদিতেও পাওয়া যায়। | বিসলেরির ২০১৮ সালে মোট আয় কতো ছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1270_02 | বিসলেরি | বিসলেরি ইন্টারন্যাশনাল হল বোতলজাত পানির একটি ভারতীয় মার্কিা, যা ১৯৬৯ সালে জয়ন্তীলাল চৌহান এবং ফেলিস বিসলেরি দ্বারা গঠিত হয়েছিল। বিসলেরি ভারতে তার প্রধান ব্যবসা পরিচালনা করে, ১৩৫টি অপারেশনাল প্ল্যান্ট এবং ৩,০০০ পরিবেশক এবং ৫,০০০ পরিবেশক ট্রাকের একটি নেটওয়ার্ক। কোম্পানিটি ভারত এবং প্রতিবেশী দেশ জুড়ে ব্যবসা পরিচালনা করে। কোম্পানিটি বোতলজাত পানি বিক্রি করে। বিসলেরি মূলত ফেলিস বিসলেরি দ্বারা তৈরি একটি ইতালীয় সংস্থা, যিনি প্রথম ভারতে বোতলজাত পানি বিক্রির ধারণা নিয়ে এসেছিলেন। বিসলেরি তখন ১৯৬৫ সালে আসামের শিলচরে কাচের বোতলে দুই প্রকারের পানি দিয়ে চালু করা হয়েছিল - একটি বুদবুদসহ ও অন্যটি বুদবুদ ছাড়া। বিসলেরি তার নিজস্ব ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মও চালু করেছে। বিসলেরির পণ্যগুলি অন্যান্য অনলাইন পোর্টাল যেমন বিগ বাস্কেট, জিফোর্স ইত্যাদিতেও পাওয়া যায়। | ফেলিস বিসলেরি কোন দেশের নাগরিক ছিলেন? | {
"answer_start": [
271,
406
],
"text": [
"ইতালি",
"ইতালী"
]
} |
bn_wiki_1270_03 | বিসলেরি | বিসলেরি ইন্টারন্যাশনাল হল বোতলজাত পানির একটি ভারতীয় মার্কিা, যা ১৯৬৯ সালে জয়ন্তীলাল চৌহান এবং ফেলিস বিসলেরি দ্বারা গঠিত হয়েছিল। বিসলেরি ভারতে তার প্রধান ব্যবসা পরিচালনা করে, ১৩৫টি অপারেশনাল প্ল্যান্ট এবং ৩,০০০ পরিবেশক এবং ৫,০০০ পরিবেশক ট্রাকের একটি নেটওয়ার্ক। কোম্পানিটি ভারত এবং প্রতিবেশী দেশ জুড়ে ব্যবসা পরিচালনা করে। কোম্পানিটি বোতলজাত পানি বিক্রি করে। বিসলেরি মূলত ফেলিস বিসলেরি দ্বারা তৈরি একটি ইতালীয় সংস্থা, যিনি প্রথম ভারতে বোতলজাত পানি বিক্রির ধারণা নিয়ে এসেছিলেন। বিসলেরি তখন ১৯৬৫ সালে আসামের শিলচরে কাচের বোতলে দুই প্রকারের পানি দিয়ে চালু করা হয়েছিল - একটি বুদবুদসহ ও অন্যটি বুদবুদ ছাড়া। বিসলেরি তার নিজস্ব ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মও চালু করেছে। বিসলেরির পণ্যগুলি অন্যান্য অনলাইন পোর্টাল যেমন বিগ বাস্কেট, জিফোর্স ইত্যাদিতেও পাওয়া যায়। | বিসলেরি ইন্টারন্যাশনাল কোন দেশের প্রতিষ্ঠান? | {
"answer_start": [
276,
45
],
"text": [
"ভারত ",
"ভারত"
]
} |
bn_wiki_0174_01 | সেট | সেট হলো বাস্তব বা চিন্তাজগতের সু-সংজ্ঞায়িত বস্তুর সমাবেশ। অন্যভাবে, বাস্তব বা চিন্তা জগতের বস্তুর যেকোনো সুনির্ধারিত সংগ্রহকে সেট বলে।
কোনো সেট গঠন করতে হলে যে শর্ত পূরণ করতে হয়, তা হলো যে কোনো বস্তু সেটটির সদস্য কি না তা কোনো দ্ব্যর্থতা ছাড়া নিরূপণ করা যাবে।
জার্মান গণিতবিদ গেয়র্গ কান্টর (১৮৪৫–১৯১৮) সেট সর্ম্পকে প্রথম ধারণা ব্যাখ্যা করেন। তিনি অসীম সেটের ধারণা প্রদান করেন।
সেটের সংজ্ঞা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সেট হবার জন্য দুটো শর্ত পালন করতে হয়। শর্ত দুটি হচ্ছে–
সুনির্দিষ্টতা হওয়া: প্রথমে সেট হবার জন্য উপাদানগুলো সুনির্দিষ্ট হতে হবে। অর্থাৎ উপাদানগুলোর মাঝে কোনো না কোনো মিল থাকতে হবে।
সু-সংজ্ঞায়িত হওয়া: সেটের সংজ্ঞায় এমন কোনো বর্ণনা ব্যবহার করা যাবে না যা নিয়ে কোনো প্রকার মতভেদ থাকতে পারে।
| সেট কাকে বলে? | {
"answer_start": [
8,
8
],
"text": [
"বাস্তব বা চিন্তাজগতের সু-সংজ্ঞায়িত বস্তুর সমাবেশ",
"বাস্তব বা চিন্তাজগতের সু-সংজ্ঞায়িত বস্তুর সমাবেশ"
]
} |
bn_wiki_0174_02 | সেট | সেট হলো বাস্তব বা চিন্তাজগতের সু-সংজ্ঞায়িত বস্তুর সমাবেশ। অন্যভাবে, বাস্তব বা চিন্তা জগতের বস্তুর যেকোনো সুনির্ধারিত সংগ্রহকে সেট বলে।
কোনো সেট গঠন করতে হলে যে শর্ত পূরণ করতে হয়, তা হলো যে কোনো বস্তু সেটটির সদস্য কি না তা কোনো দ্ব্যর্থতা ছাড়া নিরূপণ করা যাবে।
জার্মান গণিতবিদ গেয়র্গ কান্টর (১৮৪৫–১৯১৮) সেট সর্ম্পকে প্রথম ধারণা ব্যাখ্যা করেন। তিনি অসীম সেটের ধারণা প্রদান করেন।
সেটের সংজ্ঞা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সেট হবার জন্য দুটো শর্ত পালন করতে হয়। শর্ত দুটি হচ্ছে–
সুনির্দিষ্টতা হওয়া: প্রথমে সেট হবার জন্য উপাদানগুলো সুনির্দিষ্ট হতে হবে। অর্থাৎ উপাদানগুলোর মাঝে কোনো না কোনো মিল থাকতে হবে।
সু-সংজ্ঞায়িত হওয়া: সেটের সংজ্ঞায় এমন কোনো বর্ণনা ব্যবহার করা যাবে না যা নিয়ে কোনো প্রকার মতভেদ থাকতে পারে।
| কোনো সেট গঠন করতে হলে যে শর্ত পূরণ করতে হয় তা কী? | {
"answer_start": [
189,
189
],
"text": [
"যে কোনো বস্তু সেটটির সদস্য কি না তা কোনো দ্ব্যর্থতা ছাড়া নিরূপণ করা যাবে",
"যে কোনো বস্তু সেটটির সদস্য কি না তা কোনো দ্ব্যর্থতা ছাড়া নিরূপণ করা যাবে"
]
} |
bn_wiki_0174_03 | সেট | সেট হলো বাস্তব বা চিন্তাজগতের সু-সংজ্ঞায়িত বস্তুর সমাবেশ। অন্যভাবে, বাস্তব বা চিন্তা জগতের বস্তুর যেকোনো সুনির্ধারিত সংগ্রহকে সেট বলে।
কোনো সেট গঠন করতে হলে যে শর্ত পূরণ করতে হয়, তা হলো যে কোনো বস্তু সেটটির সদস্য কি না তা কোনো দ্ব্যর্থতা ছাড়া নিরূপণ করা যাবে।
জার্মান গণিতবিদ গেয়র্গ কান্টর (১৮৪৫–১৯১৮) সেট সর্ম্পকে প্রথম ধারণা ব্যাখ্যা করেন। তিনি অসীম সেটের ধারণা প্রদান করেন।
সেটের সংজ্ঞা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সেট হবার জন্য দুটো শর্ত পালন করতে হয়। শর্ত দুটি হচ্ছে–
সুনির্দিষ্টতা হওয়া: প্রথমে সেট হবার জন্য উপাদানগুলো সুনির্দিষ্ট হতে হবে। অর্থাৎ উপাদানগুলোর মাঝে কোনো না কোনো মিল থাকতে হবে।
সু-সংজ্ঞায়িত হওয়া: সেটের সংজ্ঞায় এমন কোনো বর্ণনা ব্যবহার করা যাবে না যা নিয়ে কোনো প্রকার মতভেদ থাকতে পারে।
| কে অসীম সেটের ধারণা প্রদান করেন? | {
"answer_start": [
265,
265
],
"text": [
"জার্মান গণিতবিদ গেয়র্গ কান্টর",
"জার্মান গণিতবিদ গেয়র্গ কান্টর"
]
} |
bn_wiki_0174_05 | সেট | সেট হলো বাস্তব বা চিন্তাজগতের সু-সংজ্ঞায়িত বস্তুর সমাবেশ। অন্যভাবে, বাস্তব বা চিন্তা জগতের বস্তুর যেকোনো সুনির্ধারিত সংগ্রহকে সেট বলে।
কোনো সেট গঠন করতে হলে যে শর্ত পূরণ করতে হয়, তা হলো যে কোনো বস্তু সেটটির সদস্য কি না তা কোনো দ্ব্যর্থতা ছাড়া নিরূপণ করা যাবে।
জার্মান গণিতবিদ গেয়র্গ কান্টর (১৮৪৫–১৯১৮) সেট সর্ম্পকে প্রথম ধারণা ব্যাখ্যা করেন। তিনি অসীম সেটের ধারণা প্রদান করেন।
সেটের সংজ্ঞা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সেট হবার জন্য দুটো শর্ত পালন করতে হয়। শর্ত দুটি হচ্ছে–
সুনির্দিষ্টতা হওয়া: প্রথমে সেট হবার জন্য উপাদানগুলো সুনির্দিষ্ট হতে হবে। অর্থাৎ উপাদানগুলোর মাঝে কোনো না কোনো মিল থাকতে হবে।
সু-সংজ্ঞায়িত হওয়া: সেটের সংজ্ঞায় এমন কোনো বর্ণনা ব্যবহার করা যাবে না যা নিয়ে কোনো প্রকার মতভেদ থাকতে পারে।
| সেট হবার জন্য দুটো শর্ত কে দেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2069_03 | কাম্বালা | কাম্বালা হল একটি বার্ষিক মহিষের দৌড় প্রতিযোগিতা, যা দক্ষিণ-পশ্চিম ভারতের কর্ণাটক রাজ্যে অনুষ্ঠিত হয়। ঐতিহ্যগতভাবে এটি স্থানীয় তুলুভা জমিদারগণ এবং কর্ণাটকের দক্ষিণ কন্নড় ও উড়পি এবং কেরালার কাসারগড়ের (অঞ্চলটি সম্মিলিতভাবে তুলু নাড়ু নামে পরিচিত) উপকূলীয় জেলাগুলিতে বসবাসরত জনসাধারণের অর্থায়নে পরিচালিত হয়।
কাম্বালা প্রতিযোগিতার মরসুম সাধারণত নভেম্বর মাসে শুরু হয় এবং মার্চ অবধি চলে। এসব প্রতিযোগিতা সংগঠিত হয় কাম্বালা সমিতির মাধ্যমে। বর্তমানে ১৮ টি এরূপ সমিতি রয়েছে। কর্ণাটকের উপকূলে বছরে ৪৫ টিরও বেশি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়, এর মধ্যে ভান্ডারু এবং গুলবেদীর মত ছোট ছোট প্রত্যন্ত গ্রামও রয়েছে। | বর্তমানে কতটি কাম্বালা সমিতির মতো সমিতি রয়েছে? | {
"answer_start": [
453,
453
],
"text": [
"১৮ টি",
"১৮ টি"
]
} |
bn_wiki_2069_04 | কাম্বালা | কাম্বালা হল একটি বার্ষিক মহিষের দৌড় প্রতিযোগিতা, যা দক্ষিণ-পশ্চিম ভারতের কর্ণাটক রাজ্যে অনুষ্ঠিত হয়। ঐতিহ্যগতভাবে এটি স্থানীয় তুলুভা জমিদারগণ এবং কর্ণাটকের দক্ষিণ কন্নড় ও উড়পি এবং কেরালার কাসারগড়ের (অঞ্চলটি সম্মিলিতভাবে তুলু নাড়ু নামে পরিচিত) উপকূলীয় জেলাগুলিতে বসবাসরত জনসাধারণের অর্থায়নে পরিচালিত হয়।
কাম্বালা প্রতিযোগিতার মরসুম সাধারণত নভেম্বর মাসে শুরু হয় এবং মার্চ অবধি চলে। এসব প্রতিযোগিতা সংগঠিত হয় কাম্বালা সমিতির মাধ্যমে। বর্তমানে ১৮ টি এরূপ সমিতি রয়েছে। কর্ণাটকের উপকূলে বছরে ৪৫ টিরও বেশি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়, এর মধ্যে ভান্ডারু এবং গুলবেদীর মত ছোট ছোট প্রত্যন্ত গ্রামও রয়েছে। | কর্ণাটকের উপকূলে বছরে কত টিরও বেশি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়? | {
"answer_start": [
500,
500
],
"text": [
"৪৫ টি",
"৪৫ টি"
]
} |
bn_wiki_0312_01 | বোয়িং ৭৪৭ | বোয়িং ৭৪৭ হল যাত্রী ও পণ্যবাহী বিশাল আকৃতির সুপরিসর বিমান। একে জাম্বো জেট বা আকাশের রানী নামেও ডাকা হয়। বিমানটির সামনের অংশের উপরিভাগের কুঁজ একে বিশ্বের সবচেয়ে পরিচিত ভিন্নধর্মী বিমাণে পরিণত করেছে। এবং এটিই বিশ্বের প্রথম সুপরিসর বা প্রশস্ত বিমান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িং বাণিজ্যিক বিমান ইউনিট দ্বারা নির্মিত বোয়িং ৭০৭ এর চেয়ে আরাই গুন অধিক ক্ষমতা সম্পন্ন এবং এটি ছিল ষাটের দশকের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক যাত্রী পরিবাহী বিমান। ১৯৭০ সালে প্রথম বাণিজ্যিক ভাবে ওড়া এই ৭৪৭ দীর্ঘ ৩৭ বছর ধরে যাত্রী ধারণ ক্ষমতার রেকর্ড ধরে রাখে।
চার ইঞ্জিন বিশিষ্ট ৭৪৭ এর বিশাল দৈর্ঘের কারণে ডাবল ডেক আকৃতি ব্যবহার করা হয়। বিমানটির যাত্রীবাহী ও মালবাহী দুটি সংস্করণই তৈরী করা হয়। প্রথম শ্রেণীর যাত্রীদের জন্য অতিরিক্ত লাউঞ্জ বা অধিক আসন ব্যবস্থা রাখার জন্য ৭৪৭ এর কুঁজের মত উপরের ডেক নকশা করা হয়। এছাড়া এই ঐ অংশে যাত্রীদের আসন সরিয়ে একটি অতিরিক্ত দরজা লাগিয়ে বিমানটিকে সহজেই পণ্যবাহী বিমানে রূপান্তর করা যায়। এই অভিনব নকশার পিছনে আরও একটি কারণ ছিল। বোয়িং মনে করেছিল ভবিষ্যতে সুপারসনিক এয়ারলাইনার হয়ত এসব বিমানের জায়গা দখল করবে তাই তখন সাবসনিক কার্গো হিসেবেও বাজারে এর চাহিদা বজায় থাকবে। বিমানটি নকশা করার সময় বোয়িং এর ধারণা ছিল হয়তো সর্বোচ্চ ৪০০ টি বিমান তৈরীর পরেই এটি সেকেলে হয়ে যাবে এবং এর চাহিদা ধীরে ধীরে লোপ পাবে কিন্তু ১৯৯৩ সালে এর উৎপাদন সংখ্যা ১০০০ অতিক্রম করার পর সমালোচকদেরও প্রত্যাশা ছাড়িয়ে যায়। ২০১৫ সালের মে মাস নাগাদ ১৫০৮ টি বিমান তৈরী করা হয়েছে এবং ৩২ টি ৭৪৭-৮ নির্মানাধীন রয়েছে।
৭৪৭-৪০০ হল বিমানটির সবচেয়ে প্রচলিত যাত্রীবাহী সংস্করণ ম্যাক ০.৮৫ থেকে ০.৮৫৫ গতিতে উড়তে সক্ষম। এর আন্তমহাদেশীয় পরিসীমা প্রায় ৭২৬০ নটিক্যাল মেইল বা ১৩৪৫০ কিলমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত। তিনটি ভিন্ন শ্রেণীবিন্যাসে ৭৪৭-৪০০ বিমানটি সর্বোচ্চ ৪১৬ জন, দুইটি শ্রেণীবিন্যাসে ৫২৪ জন এবং এক শ্রেণীবিন্যাসে সর্বোচ্চ ৬৬০ জন যাত্রী পরিবহনে সক্ষম। কার্গো পরিবহনের জন্য ২০১১ এর অক্টোবর থেকে ৭৪৭-৮এফ হস্তান্তর শুরু হয়। ধারণা করা হচ্ছে বিমানটি ভবিষ্যতে ওয়াই-থ্রি দ্বারা প্রতিষ্ঠাপিত হবে। | বোয়িং ৭৪৭ কোন ধরণের বিমান? | {
"answer_start": [
14
],
"text": [
"যাত্রী ও পণ্যবাহী"
]
} |
bn_wiki_0312_03 | বোয়িং ৭৪৭ | বোয়িং ৭৪৭ হল যাত্রী ও পণ্যবাহী বিশাল আকৃতির সুপরিসর বিমান। একে জাম্বো জেট বা আকাশের রানী নামেও ডাকা হয়। বিমানটির সামনের অংশের উপরিভাগের কুঁজ একে বিশ্বের সবচেয়ে পরিচিত ভিন্নধর্মী বিমাণে পরিণত করেছে। এবং এটিই বিশ্বের প্রথম সুপরিসর বা প্রশস্ত বিমান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িং বাণিজ্যিক বিমান ইউনিট দ্বারা নির্মিত বোয়িং ৭০৭ এর চেয়ে আরাই গুন অধিক ক্ষমতা সম্পন্ন এবং এটি ছিল ষাটের দশকের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক যাত্রী পরিবাহী বিমান। ১৯৭০ সালে প্রথম বাণিজ্যিক ভাবে ওড়া এই ৭৪৭ দীর্ঘ ৩৭ বছর ধরে যাত্রী ধারণ ক্ষমতার রেকর্ড ধরে রাখে।
চার ইঞ্জিন বিশিষ্ট ৭৪৭ এর বিশাল দৈর্ঘের কারণে ডাবল ডেক আকৃতি ব্যবহার করা হয়। বিমানটির যাত্রীবাহী ও মালবাহী দুটি সংস্করণই তৈরী করা হয়। প্রথম শ্রেণীর যাত্রীদের জন্য অতিরিক্ত লাউঞ্জ বা অধিক আসন ব্যবস্থা রাখার জন্য ৭৪৭ এর কুঁজের মত উপরের ডেক নকশা করা হয়। এছাড়া এই ঐ অংশে যাত্রীদের আসন সরিয়ে একটি অতিরিক্ত দরজা লাগিয়ে বিমানটিকে সহজেই পণ্যবাহী বিমানে রূপান্তর করা যায়। এই অভিনব নকশার পিছনে আরও একটি কারণ ছিল। বোয়িং মনে করেছিল ভবিষ্যতে সুপারসনিক এয়ারলাইনার হয়ত এসব বিমানের জায়গা দখল করবে তাই তখন সাবসনিক কার্গো হিসেবেও বাজারে এর চাহিদা বজায় থাকবে। বিমানটি নকশা করার সময় বোয়িং এর ধারণা ছিল হয়তো সর্বোচ্চ ৪০০ টি বিমান তৈরীর পরেই এটি সেকেলে হয়ে যাবে এবং এর চাহিদা ধীরে ধীরে লোপ পাবে কিন্তু ১৯৯৩ সালে এর উৎপাদন সংখ্যা ১০০০ অতিক্রম করার পর সমালোচকদেরও প্রত্যাশা ছাড়িয়ে যায়। ২০১৫ সালের মে মাস নাগাদ ১৫০৮ টি বিমান তৈরী করা হয়েছে এবং ৩২ টি ৭৪৭-৮ নির্মানাধীন রয়েছে।
৭৪৭-৪০০ হল বিমানটির সবচেয়ে প্রচলিত যাত্রীবাহী সংস্করণ ম্যাক ০.৮৫ থেকে ০.৮৫৫ গতিতে উড়তে সক্ষম। এর আন্তমহাদেশীয় পরিসীমা প্রায় ৭২৬০ নটিক্যাল মেইল বা ১৩৪৫০ কিলমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত। তিনটি ভিন্ন শ্রেণীবিন্যাসে ৭৪৭-৪০০ বিমানটি সর্বোচ্চ ৪১৬ জন, দুইটি শ্রেণীবিন্যাসে ৫২৪ জন এবং এক শ্রেণীবিন্যাসে সর্বোচ্চ ৬৬০ জন যাত্রী পরিবহনে সক্ষম। কার্গো পরিবহনের জন্য ২০১১ এর অক্টোবর থেকে ৭৪৭-৮এফ হস্তান্তর শুরু হয়। ধারণা করা হচ্ছে বিমানটি ভবিষ্যতে ওয়াই-থ্রি দ্বারা প্রতিষ্ঠাপিত হবে। | বোয়িং ৭৪৭ এর দৈর্ঘ্য কত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0312_05 | বোয়িং ৭৪৭ | বোয়িং ৭৪৭ হল যাত্রী ও পণ্যবাহী বিশাল আকৃতির সুপরিসর বিমান। একে জাম্বো জেট বা আকাশের রানী নামেও ডাকা হয়। বিমানটির সামনের অংশের উপরিভাগের কুঁজ একে বিশ্বের সবচেয়ে পরিচিত ভিন্নধর্মী বিমাণে পরিণত করেছে। এবং এটিই বিশ্বের প্রথম সুপরিসর বা প্রশস্ত বিমান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িং বাণিজ্যিক বিমান ইউনিট দ্বারা নির্মিত বোয়িং ৭০৭ এর চেয়ে আরাই গুন অধিক ক্ষমতা সম্পন্ন এবং এটি ছিল ষাটের দশকের সর্ববৃহৎ বাণিজ্যিক যাত্রী পরিবাহী বিমান। ১৯৭০ সালে প্রথম বাণিজ্যিক ভাবে ওড়া এই ৭৪৭ দীর্ঘ ৩৭ বছর ধরে যাত্রী ধারণ ক্ষমতার রেকর্ড ধরে রাখে।
চার ইঞ্জিন বিশিষ্ট ৭৪৭ এর বিশাল দৈর্ঘের কারণে ডাবল ডেক আকৃতি ব্যবহার করা হয়। বিমানটির যাত্রীবাহী ও মালবাহী দুটি সংস্করণই তৈরী করা হয়। প্রথম শ্রেণীর যাত্রীদের জন্য অতিরিক্ত লাউঞ্জ বা অধিক আসন ব্যবস্থা রাখার জন্য ৭৪৭ এর কুঁজের মত উপরের ডেক নকশা করা হয়। এছাড়া এই ঐ অংশে যাত্রীদের আসন সরিয়ে একটি অতিরিক্ত দরজা লাগিয়ে বিমানটিকে সহজেই পণ্যবাহী বিমানে রূপান্তর করা যায়। এই অভিনব নকশার পিছনে আরও একটি কারণ ছিল। বোয়িং মনে করেছিল ভবিষ্যতে সুপারসনিক এয়ারলাইনার হয়ত এসব বিমানের জায়গা দখল করবে তাই তখন সাবসনিক কার্গো হিসেবেও বাজারে এর চাহিদা বজায় থাকবে। বিমানটি নকশা করার সময় বোয়িং এর ধারণা ছিল হয়তো সর্বোচ্চ ৪০০ টি বিমান তৈরীর পরেই এটি সেকেলে হয়ে যাবে এবং এর চাহিদা ধীরে ধীরে লোপ পাবে কিন্তু ১৯৯৩ সালে এর উৎপাদন সংখ্যা ১০০০ অতিক্রম করার পর সমালোচকদেরও প্রত্যাশা ছাড়িয়ে যায়। ২০১৫ সালের মে মাস নাগাদ ১৫০৮ টি বিমান তৈরী করা হয়েছে এবং ৩২ টি ৭৪৭-৮ নির্মানাধীন রয়েছে।
৭৪৭-৪০০ হল বিমানটির সবচেয়ে প্রচলিত যাত্রীবাহী সংস্করণ ম্যাক ০.৮৫ থেকে ০.৮৫৫ গতিতে উড়তে সক্ষম। এর আন্তমহাদেশীয় পরিসীমা প্রায় ৭২৬০ নটিক্যাল মেইল বা ১৩৪৫০ কিলমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত। তিনটি ভিন্ন শ্রেণীবিন্যাসে ৭৪৭-৪০০ বিমানটি সর্বোচ্চ ৪১৬ জন, দুইটি শ্রেণীবিন্যাসে ৫২৪ জন এবং এক শ্রেণীবিন্যাসে সর্বোচ্চ ৬৬০ জন যাত্রী পরিবহনে সক্ষম। কার্গো পরিবহনের জন্য ২০১১ এর অক্টোবর থেকে ৭৪৭-৮এফ হস্তান্তর শুরু হয়। ধারণা করা হচ্ছে বিমানটি ভবিষ্যতে ওয়াই-থ্রি দ্বারা প্রতিষ্ঠাপিত হবে। | বিমানটি ভবিষ্যতে কোন বিমান দ্বারা প্রতিষ্ঠাপিত হবে? | {
"answer_start": [
1834,
1834
],
"text": [
"ওয়াই-থ্রি",
"ওয়াই-থ্রি"
]
} |
bn_wiki_2163_01 | কারাতে | কারাতে রিউকু দ্বীপে বিকশিত একটি মার্শাল আর্ট যেটি বর্তমানে জাপানের ওকিনাওয়া। এটা আংশিকভাবে দেশীয় যুদ্ধ পদ্ধতি নাম তে(ওকিনাওয়ান তি ) থেকে এবং চীনা কেনপো থেকে বিকশিত হয়েছে।কারাতে একটি আঘাতের কৌশল যেটি ঘুষি, লাথি, হাঁটু এবং কনুইয়ের আঘাত ও মুক্তহস্ত কৌশল যেমন ছুরিহস্ত ব্যবহার করে।কিছু স্টাইলে আঁকড়ে ধরা, আবদ্ধ করা, বাঁধা, আছাড় এবং অতীব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে আঘাত শেখানো হয়। কারাতে অনুশীলনকারিকে কারাতেকা বলা হয়। অনেক অনুশীলনকারীদের জন্য, কারাতে হল একটি গভীরতম দার্শনিক অনুশীলন। কারন কারাতে নৈতিক মূলনীতি শেখায় । গিছিন ফুনাকশি ("আধুনিক কারাতের জনক") তার কারাতে-দো আত্মজীবনীতে উল্লেখ করেছেন যে: কারাতে চর্চা স্থানান্তকরণের প্রকৃতির পরিচিতির মধ্যে আমার জীবনের পথ। বর্তমানে কারাতে অনুশীলন করা হয় শুধুমাত্র স্ব – পরিপূর্ণতা, সাংস্কৃতিক,আত্মরক্ষা এবং খেলা হিসেবে। | কারাতে কোন দ্বীপে বিকশিত একটি মার্শাল আর্ট? | {
"answer_start": [
8,
8
],
"text": [
"রিউকু",
"রিউকু"
]
} |
bn_wiki_2163_02 | কারাতে | কারাতে রিউকু দ্বীপে বিকশিত একটি মার্শাল আর্ট যেটি বর্তমানে জাপানের ওকিনাওয়া। এটা আংশিকভাবে দেশীয় যুদ্ধ পদ্ধতি নাম তে(ওকিনাওয়ান তি ) থেকে এবং চীনা কেনপো থেকে বিকশিত হয়েছে।কারাতে একটি আঘাতের কৌশল যেটি ঘুষি, লাথি, হাঁটু এবং কনুইয়ের আঘাত ও মুক্তহস্ত কৌশল যেমন ছুরিহস্ত ব্যবহার করে।কিছু স্টাইলে আঁকড়ে ধরা, আবদ্ধ করা, বাঁধা, আছাড় এবং অতীব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে আঘাত শেখানো হয়। কারাতে অনুশীলনকারিকে কারাতেকা বলা হয়। অনেক অনুশীলনকারীদের জন্য, কারাতে হল একটি গভীরতম দার্শনিক অনুশীলন। কারন কারাতে নৈতিক মূলনীতি শেখায় । গিছিন ফুনাকশি ("আধুনিক কারাতের জনক") তার কারাতে-দো আত্মজীবনীতে উল্লেখ করেছেন যে: কারাতে চর্চা স্থানান্তকরণের প্রকৃতির পরিচিতির মধ্যে আমার জীবনের পথ। বর্তমানে কারাতে অনুশীলন করা হয় শুধুমাত্র স্ব – পরিপূর্ণতা, সাংস্কৃতিক,আত্মরক্ষা এবং খেলা হিসেবে। | কারাতে বলতে কী বুঝায়? | {
"answer_start": [
182,
182
],
"text": [
"একটি আঘাতের কৌশল যেটি ঘুষি, লাথি, হাঁটু এবং কনুইয়ের আঘাত ও মুক্তহস্ত কৌশল যেমন ছুরিহস্ত ব্যবহার করে",
"একটি আঘাতের কৌশল যেটি ঘুষি, লাথি, হাঁটু এবং কনুইয়ের আঘাত ও মুক্তহস্ত কৌশল যেমন ছুরিহস্ত ব্যবহার করে"
]
} |
bn_wiki_2163_03 | কারাতে | কারাতে রিউকু দ্বীপে বিকশিত একটি মার্শাল আর্ট যেটি বর্তমানে জাপানের ওকিনাওয়া। এটা আংশিকভাবে দেশীয় যুদ্ধ পদ্ধতি নাম তে(ওকিনাওয়ান তি ) থেকে এবং চীনা কেনপো থেকে বিকশিত হয়েছে।কারাতে একটি আঘাতের কৌশল যেটি ঘুষি, লাথি, হাঁটু এবং কনুইয়ের আঘাত ও মুক্তহস্ত কৌশল যেমন ছুরিহস্ত ব্যবহার করে।কিছু স্টাইলে আঁকড়ে ধরা, আবদ্ধ করা, বাঁধা, আছাড় এবং অতীব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে আঘাত শেখানো হয়। কারাতে অনুশীলনকারিকে কারাতেকা বলা হয়। অনেক অনুশীলনকারীদের জন্য, কারাতে হল একটি গভীরতম দার্শনিক অনুশীলন। কারন কারাতে নৈতিক মূলনীতি শেখায় । গিছিন ফুনাকশি ("আধুনিক কারাতের জনক") তার কারাতে-দো আত্মজীবনীতে উল্লেখ করেছেন যে: কারাতে চর্চা স্থানান্তকরণের প্রকৃতির পরিচিতির মধ্যে আমার জীবনের পথ। বর্তমানে কারাতে অনুশীলন করা হয় শুধুমাত্র স্ব – পরিপূর্ণতা, সাংস্কৃতিক,আত্মরক্ষা এবং খেলা হিসেবে। | কারাতে অনুশীলনকারিকে কী বলে? | {
"answer_start": [
401,
401
],
"text": [
"কারাতেকা",
"কারাতেকা"
]
} |
bn_wiki_2163_05 | কারাতে | কারাতে রিউকু দ্বীপে বিকশিত একটি মার্শাল আর্ট যেটি বর্তমানে জাপানের ওকিনাওয়া। এটা আংশিকভাবে দেশীয় যুদ্ধ পদ্ধতি নাম তে(ওকিনাওয়ান তি ) থেকে এবং চীনা কেনপো থেকে বিকশিত হয়েছে।কারাতে একটি আঘাতের কৌশল যেটি ঘুষি, লাথি, হাঁটু এবং কনুইয়ের আঘাত ও মুক্তহস্ত কৌশল যেমন ছুরিহস্ত ব্যবহার করে।কিছু স্টাইলে আঁকড়ে ধরা, আবদ্ধ করা, বাঁধা, আছাড় এবং অতীব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে আঘাত শেখানো হয়। কারাতে অনুশীলনকারিকে কারাতেকা বলা হয়। অনেক অনুশীলনকারীদের জন্য, কারাতে হল একটি গভীরতম দার্শনিক অনুশীলন। কারন কারাতে নৈতিক মূলনীতি শেখায় । গিছিন ফুনাকশি ("আধুনিক কারাতের জনক") তার কারাতে-দো আত্মজীবনীতে উল্লেখ করেছেন যে: কারাতে চর্চা স্থানান্তকরণের প্রকৃতির পরিচিতির মধ্যে আমার জীবনের পথ। বর্তমানে কারাতে অনুশীলন করা হয় শুধুমাত্র স্ব – পরিপূর্ণতা, সাংস্কৃতিক,আত্মরক্ষা এবং খেলা হিসেবে। | জাপানে কোন বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় কারাতে ক্লাব প্রতিষ্ঠা করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2363_01 | সেল্টিক সভ্যতা | সেলটিক বা কেলটিকরা ছিল একজাতের ইন্দো-ইউরোপীয় জাতিগোষ্ঠী। জাতি আর ভাষাগতভাবে একই রকম বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন অনেকগুলো কৌমসমাজকে একত্রে এই নামে অভিহিত করা হয়। এরা লৌহযুগ'এর সময়কালে এবং রোমান রাজত্বকালের ইউরোপ মহাদেশে বসবাস করত। এরা কেলটিক ভাষায় কথা বলত।
যে সংস্কৃতিকে প্রাক-কেল্টীয় বা প্রোটো কেলটিক হিসেবে সরাসরি ধরা যায় তা হল উর্নফিল্ড সংস্কৃতি; মধ্য ইউরোপে এই সংস্কৃতি জন্ম নেয় খ্রিষ্টপূর্ব দ্বিতীয় সহস্রাব্দের কাছাকাছি সময়ে এবং সেখান থেকে হালস্তাত সংস্কৃতি নামে এক লৌহযুগ-সংস্কৃতির জন্ম হয়(৮০৬-৪৫০) খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে। অস্ট্রিয়ার হালস্তাত নামক এলাকায় এই সংস্কৃতির কিছু নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়। তাই সেই অঞ্চলের নামানুসারে এই সংস্কৃতির নাম হালস্তাত সংস্কৃতি রাখা হয়। ৪৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে রোমান আগ্রাসনের পূর্ব পর্যন্ত) কেলটিক সভ্যতা ইউরোপ এবং আনাতোলিয়াপর্যন্ত বিস্তার লাভ করে। এরা মূলত উর্নফিল্ড'এর রাইস গ্রেভ কালচার এর মাধ্যমে নিজেদের সংস্কৃতির সূচনা ঘটায়।
কেল্টদের ভাষা এর প্রথম যে নিদর্শন টা পাওয়া যায় সেটা ছিল লেপটনিক ভাষা স্তম্ভ। যা মূলত ৬০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ এর দিকে তৈরি.
বর্তমান কালে বেশ কিছু ভালো মানের প্রমাণ পাওয়া গেছে যে কেলটিক সভ্যতার যে আন্তঃমহাদেশিয় ভাষা সমুহ ছিল তারা মূলত বিভিন্ন স্তম্ভ আর জায়গার নাম থেকেই বোঝা যেত। তবে এই ক্ষেত্রে তারতেশিয়ান স্তম্ভ(৮০০-৭৫০)খ্রিষ্টপূর্বাব্দের যেটা কিনা পর্তুগাল আর স্পেন এর সীমান্তবর্তী প্রদেশ থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল সেটা বর্তমানে আমাদের জানা মতে সবথেকে পুরনো নিদর্শন সেলটিক ভাষার। ইন্সুলার কেলটিক ভাষা সমূহ মূলত অরহাম ইন্সক্রিপশান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে তবে এর আগেও এই ভাষার অস্তিত্ব ছিল। তবে মূলত লিখিত ভাষার অস্তিত্ব পাওয়া যায় আইরিশ রিউনিক ভাষা থেকে যার সময়কাল ছিল ৮০০ খ্রিষ্টাব্দ কাল। প্রাসঙ্গিক বইপত্র সমূহ প্রথমদিক এর আইরিশ ভাষার 'টি কাটল রেইড অফ কোলেই', ১২শ শতক থেকে এখনও আছে সঠিক ভাবে। | সেলটিক দের অপর নাম কী? | {
"answer_start": [
10,
10
],
"text": [
"কেলটিক",
"কেলটিক"
]
} |
bn_wiki_2363_03 | সেল্টিক সভ্যতা | সেলটিক বা কেলটিকরা ছিল একজাতের ইন্দো-ইউরোপীয় জাতিগোষ্ঠী। জাতি আর ভাষাগতভাবে একই রকম বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন অনেকগুলো কৌমসমাজকে একত্রে এই নামে অভিহিত করা হয়। এরা লৌহযুগ'এর সময়কালে এবং রোমান রাজত্বকালের ইউরোপ মহাদেশে বসবাস করত। এরা কেলটিক ভাষায় কথা বলত।
যে সংস্কৃতিকে প্রাক-কেল্টীয় বা প্রোটো কেলটিক হিসেবে সরাসরি ধরা যায় তা হল উর্নফিল্ড সংস্কৃতি; মধ্য ইউরোপে এই সংস্কৃতি জন্ম নেয় খ্রিষ্টপূর্ব দ্বিতীয় সহস্রাব্দের কাছাকাছি সময়ে এবং সেখান থেকে হালস্তাত সংস্কৃতি নামে এক লৌহযুগ-সংস্কৃতির জন্ম হয়(৮০৬-৪৫০) খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে। অস্ট্রিয়ার হালস্তাত নামক এলাকায় এই সংস্কৃতির কিছু নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়। তাই সেই অঞ্চলের নামানুসারে এই সংস্কৃতির নাম হালস্তাত সংস্কৃতি রাখা হয়। ৪৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে রোমান আগ্রাসনের পূর্ব পর্যন্ত) কেলটিক সভ্যতা ইউরোপ এবং আনাতোলিয়াপর্যন্ত বিস্তার লাভ করে। এরা মূলত উর্নফিল্ড'এর রাইস গ্রেভ কালচার এর মাধ্যমে নিজেদের সংস্কৃতির সূচনা ঘটায়।
কেল্টদের ভাষা এর প্রথম যে নিদর্শন টা পাওয়া যায় সেটা ছিল লেপটনিক ভাষা স্তম্ভ। যা মূলত ৬০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ এর দিকে তৈরি.
বর্তমান কালে বেশ কিছু ভালো মানের প্রমাণ পাওয়া গেছে যে কেলটিক সভ্যতার যে আন্তঃমহাদেশিয় ভাষা সমুহ ছিল তারা মূলত বিভিন্ন স্তম্ভ আর জায়গার নাম থেকেই বোঝা যেত। তবে এই ক্ষেত্রে তারতেশিয়ান স্তম্ভ(৮০০-৭৫০)খ্রিষ্টপূর্বাব্দের যেটা কিনা পর্তুগাল আর স্পেন এর সীমান্তবর্তী প্রদেশ থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল সেটা বর্তমানে আমাদের জানা মতে সবথেকে পুরনো নিদর্শন সেলটিক ভাষার। ইন্সুলার কেলটিক ভাষা সমূহ মূলত অরহাম ইন্সক্রিপশান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে তবে এর আগেও এই ভাষার অস্তিত্ব ছিল। তবে মূলত লিখিত ভাষার অস্তিত্ব পাওয়া যায় আইরিশ রিউনিক ভাষা থেকে যার সময়কাল ছিল ৮০০ খ্রিষ্টাব্দ কাল। প্রাসঙ্গিক বইপত্র সমূহ প্রথমদিক এর আইরিশ ভাষার 'টি কাটল রেইড অফ কোলেই', ১২শ শতক থেকে এখনও আছে সঠিক ভাবে। | উর্নফিল্ড'এর কোন কালচার এর মাধ্যমে নিজেদের সংস্কৃতির সূচনা ঘটায়? | {
"answer_start": [
825,
825
],
"text": [
"রাইস গ্রেভ",
"রাইস গ্রেভ"
]
} |
bn_wiki_2363_04 | সেল্টিক সভ্যতা | সেলটিক বা কেলটিকরা ছিল একজাতের ইন্দো-ইউরোপীয় জাতিগোষ্ঠী। জাতি আর ভাষাগতভাবে একই রকম বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন অনেকগুলো কৌমসমাজকে একত্রে এই নামে অভিহিত করা হয়। এরা লৌহযুগ'এর সময়কালে এবং রোমান রাজত্বকালের ইউরোপ মহাদেশে বসবাস করত। এরা কেলটিক ভাষায় কথা বলত।
যে সংস্কৃতিকে প্রাক-কেল্টীয় বা প্রোটো কেলটিক হিসেবে সরাসরি ধরা যায় তা হল উর্নফিল্ড সংস্কৃতি; মধ্য ইউরোপে এই সংস্কৃতি জন্ম নেয় খ্রিষ্টপূর্ব দ্বিতীয় সহস্রাব্দের কাছাকাছি সময়ে এবং সেখান থেকে হালস্তাত সংস্কৃতি নামে এক লৌহযুগ-সংস্কৃতির জন্ম হয়(৮০৬-৪৫০) খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে। অস্ট্রিয়ার হালস্তাত নামক এলাকায় এই সংস্কৃতির কিছু নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়। তাই সেই অঞ্চলের নামানুসারে এই সংস্কৃতির নাম হালস্তাত সংস্কৃতি রাখা হয়। ৪৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে রোমান আগ্রাসনের পূর্ব পর্যন্ত) কেলটিক সভ্যতা ইউরোপ এবং আনাতোলিয়াপর্যন্ত বিস্তার লাভ করে। এরা মূলত উর্নফিল্ড'এর রাইস গ্রেভ কালচার এর মাধ্যমে নিজেদের সংস্কৃতির সূচনা ঘটায়।
কেল্টদের ভাষা এর প্রথম যে নিদর্শন টা পাওয়া যায় সেটা ছিল লেপটনিক ভাষা স্তম্ভ। যা মূলত ৬০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ এর দিকে তৈরি.
বর্তমান কালে বেশ কিছু ভালো মানের প্রমাণ পাওয়া গেছে যে কেলটিক সভ্যতার যে আন্তঃমহাদেশিয় ভাষা সমুহ ছিল তারা মূলত বিভিন্ন স্তম্ভ আর জায়গার নাম থেকেই বোঝা যেত। তবে এই ক্ষেত্রে তারতেশিয়ান স্তম্ভ(৮০০-৭৫০)খ্রিষ্টপূর্বাব্দের যেটা কিনা পর্তুগাল আর স্পেন এর সীমান্তবর্তী প্রদেশ থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল সেটা বর্তমানে আমাদের জানা মতে সবথেকে পুরনো নিদর্শন সেলটিক ভাষার। ইন্সুলার কেলটিক ভাষা সমূহ মূলত অরহাম ইন্সক্রিপশান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে তবে এর আগেও এই ভাষার অস্তিত্ব ছিল। তবে মূলত লিখিত ভাষার অস্তিত্ব পাওয়া যায় আইরিশ রিউনিক ভাষা থেকে যার সময়কাল ছিল ৮০০ খ্রিষ্টাব্দ কাল। প্রাসঙ্গিক বইপত্র সমূহ প্রথমদিক এর আইরিশ ভাষার 'টি কাটল রেইড অফ কোলেই', ১২শ শতক থেকে এখনও আছে সঠিক ভাবে। | কেল্টদের ভাষা এর প্রথম যে নিদর্শন টা পাওয়া যায় সেটা ছিল কোন ভাষা স্তম্ভ? | {
"answer_start": [
944,
944
],
"text": [
"লেপটনিক",
"লেপটনিক"
]
} |
bn_wiki_2363_05 | সেল্টিক সভ্যতা | সেলটিক বা কেলটিকরা ছিল একজাতের ইন্দো-ইউরোপীয় জাতিগোষ্ঠী। জাতি আর ভাষাগতভাবে একই রকম বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন অনেকগুলো কৌমসমাজকে একত্রে এই নামে অভিহিত করা হয়। এরা লৌহযুগ'এর সময়কালে এবং রোমান রাজত্বকালের ইউরোপ মহাদেশে বসবাস করত। এরা কেলটিক ভাষায় কথা বলত।
যে সংস্কৃতিকে প্রাক-কেল্টীয় বা প্রোটো কেলটিক হিসেবে সরাসরি ধরা যায় তা হল উর্নফিল্ড সংস্কৃতি; মধ্য ইউরোপে এই সংস্কৃতি জন্ম নেয় খ্রিষ্টপূর্ব দ্বিতীয় সহস্রাব্দের কাছাকাছি সময়ে এবং সেখান থেকে হালস্তাত সংস্কৃতি নামে এক লৌহযুগ-সংস্কৃতির জন্ম হয়(৮০৬-৪৫০) খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে। অস্ট্রিয়ার হালস্তাত নামক এলাকায় এই সংস্কৃতির কিছু নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়। তাই সেই অঞ্চলের নামানুসারে এই সংস্কৃতির নাম হালস্তাত সংস্কৃতি রাখা হয়। ৪৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে রোমান আগ্রাসনের পূর্ব পর্যন্ত) কেলটিক সভ্যতা ইউরোপ এবং আনাতোলিয়াপর্যন্ত বিস্তার লাভ করে। এরা মূলত উর্নফিল্ড'এর রাইস গ্রেভ কালচার এর মাধ্যমে নিজেদের সংস্কৃতির সূচনা ঘটায়।
কেল্টদের ভাষা এর প্রথম যে নিদর্শন টা পাওয়া যায় সেটা ছিল লেপটনিক ভাষা স্তম্ভ। যা মূলত ৬০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ এর দিকে তৈরি.
বর্তমান কালে বেশ কিছু ভালো মানের প্রমাণ পাওয়া গেছে যে কেলটিক সভ্যতার যে আন্তঃমহাদেশিয় ভাষা সমুহ ছিল তারা মূলত বিভিন্ন স্তম্ভ আর জায়গার নাম থেকেই বোঝা যেত। তবে এই ক্ষেত্রে তারতেশিয়ান স্তম্ভ(৮০০-৭৫০)খ্রিষ্টপূর্বাব্দের যেটা কিনা পর্তুগাল আর স্পেন এর সীমান্তবর্তী প্রদেশ থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল সেটা বর্তমানে আমাদের জানা মতে সবথেকে পুরনো নিদর্শন সেলটিক ভাষার। ইন্সুলার কেলটিক ভাষা সমূহ মূলত অরহাম ইন্সক্রিপশান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে তবে এর আগেও এই ভাষার অস্তিত্ব ছিল। তবে মূলত লিখিত ভাষার অস্তিত্ব পাওয়া যায় আইরিশ রিউনিক ভাষা থেকে যার সময়কাল ছিল ৮০০ খ্রিষ্টাব্দ কাল। প্রাসঙ্গিক বইপত্র সমূহ প্রথমদিক এর আইরিশ ভাষার 'টি কাটল রেইড অফ কোলেই', ১২শ শতক থেকে এখনও আছে সঠিক ভাবে। | কয়টি সেলটিক রাষ্ট্র"যেখানে বহু সেলটিক ভাষাভাষী ছিল প্রাথমিক আধুনিক কাল পর্যন্ত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0232_01 | ও’নিল সিলিন্ডার | ও’নিল সিলিন্ডার বা ও’নিল উপনিবেশ হল মার্কিন পদার্থবিদ গেরার্ড কে. ও’নিল কর্তৃক প্রস্তাবিত এক মহাকাশ বসতির নকশা। ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত দ্য হাই ফ্রন্টিয়ার: হিউম্যান কলোনিজ ইন স্পেস গ্রন্থে তিনি এই নকশাটি প্রস্তাব করেন। ও’নিল চাঁদ থেকে এবং পরে গ্রহাণু থেকে উপাদান আহরণ করে ২১শ শতাব্দীতে মহাকাশে উপনিবেশ স্থাপনের প্রস্তাব রেখেছিলেন।
একটি ও’নিল সিলিন্ডারের প্রস্তাবিত মডেল পরস্পরের বিপরীতক্রমে আবর্তনশীল দু-টি সিলিন্ডার নিয়ে গঠিত। গাইরোস্কোপিক প্রভাব কাটানোর জন্য সিলিন্ডারগুলিকে পরস্পরের বিপরীতে আবর্তন জরুরি। অন্যথায় এগুলি সূর্যের দিকে লক্ষ্য স্থির রাখতে সমস্যায় পড়বে। প্রতিটি সিলিন্ডারের ব্যাস হবে ৫ মাইল (৮.০ কিমি) এবং দৈর্ঘ্য হবে ২০ মাইল (৩২ কিমি)। দু-টি সিলিন্ডার একটি বেয়ারিং ব্যবস্থার সাহায্যে একটি রড দ্বারা যুক্ত থাকবে। এ দু-টি এমনভাবে আবর্তিত যাবে যাতে এগুলির আভ্যন্তরীণ পৃষ্ঠে কেন্দ্রাতিগ বলের সাহায্যে কৃত্রিম অভিকর্ষ সৃষ্টি হতে পারে। | ও’নিল সিলিন্ডার বা ও’নিল উপনিবেশ কার কর্তৃক প্রস্তাবিত এক মহাকাশ বসতির নকশা? | {
"answer_start": [
44,
44
],
"text": [
"পদার্থবিদ গেরার্ড কে. ও’নিল",
"পদার্থবিদ গেরার্ড কে. ও’নিল"
]
} |
bn_wiki_0232_04 | ও’নিল সিলিন্ডার | ও’নিল সিলিন্ডার বা ও’নিল উপনিবেশ হল মার্কিন পদার্থবিদ গেরার্ড কে. ও’নিল কর্তৃক প্রস্তাবিত এক মহাকাশ বসতির নকশা। ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত দ্য হাই ফ্রন্টিয়ার: হিউম্যান কলোনিজ ইন স্পেস গ্রন্থে তিনি এই নকশাটি প্রস্তাব করেন। ও’নিল চাঁদ থেকে এবং পরে গ্রহাণু থেকে উপাদান আহরণ করে ২১শ শতাব্দীতে মহাকাশে উপনিবেশ স্থাপনের প্রস্তাব রেখেছিলেন।
একটি ও’নিল সিলিন্ডারের প্রস্তাবিত মডেল পরস্পরের বিপরীতক্রমে আবর্তনশীল দু-টি সিলিন্ডার নিয়ে গঠিত। গাইরোস্কোপিক প্রভাব কাটানোর জন্য সিলিন্ডারগুলিকে পরস্পরের বিপরীতে আবর্তন জরুরি। অন্যথায় এগুলি সূর্যের দিকে লক্ষ্য স্থির রাখতে সমস্যায় পড়বে। প্রতিটি সিলিন্ডারের ব্যাস হবে ৫ মাইল (৮.০ কিমি) এবং দৈর্ঘ্য হবে ২০ মাইল (৩২ কিমি)। দু-টি সিলিন্ডার একটি বেয়ারিং ব্যবস্থার সাহায্যে একটি রড দ্বারা যুক্ত থাকবে। এ দু-টি এমনভাবে আবর্তিত যাবে যাতে এগুলির আভ্যন্তরীণ পৃষ্ঠে কেন্দ্রাতিগ বলের সাহায্যে কৃত্রিম অভিকর্ষ সৃষ্টি হতে পারে। | একটি ও’নিল সিলিন্ডারের প্রস্তাবিত মডেল পরস্পরের বিপরীতক্রমে আবর্তনশীল কতটি সিলিন্ডার নিয়ে গঠিত? | {
"answer_start": [
400,
400
],
"text": [
"দু-টি",
"দু-টি"
]
} |
bn_wiki_0795_01 | জলবিজ্ঞান | জলবিজ্ঞান হলো পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহে জলের গতিবিধি, বণ্টন ও পরিচালনার বৈজ্ঞানিক গবেষণা যাতে জলচক্র, পানি সম্পদ এবং পরিবেশগত জলাবদ্ধতা স্থায়িত্বও অন্তর্ভুক্ত। জলবিজ্ঞান সংক্রান্ত গবেষণারত ব্যক্তিকে "জলবিজ্ঞানী" বলা হয়, তিনি পুরকৌশল এবং পরিবেশ প্রকৌশল, ভূবিজ্ঞান বা পরিবেশ বিজ্ঞান এবং প্রাকৃতিক ভূগোলের ক্ষেত্রে কাজ করে থাকেন। বিভিন্ন বিশ্লেষণাত্মক পদ্ধতি এবং বৈজ্ঞানিক কলাকৌশল ব্যবহার করে তারা উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে পরিবেশ সংরক্ষণ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং জল ব্যবস্থাপনার মতো জলের সাথে সম্পর্কিত সমস্যা সমাধান করে থাকে। জলবিজ্ঞান বিষয়টি ভূপৃষ্ঠস্থ জলবিজ্ঞান, ভূগর্ভস্থ জলবিজ্ঞান (জলভূতত্ত্ব) এবং সামুদ্রিক জলবিজ্ঞানে বিভক্ত। জলবিজ্ঞানর বলয়গুলোর মধ্যে রয়েছে আবহও-জলবিজ্ঞান, ভূপৃষ্ঠেস্থ জলবিজ্ঞান, ভূতাত্ত্বিক জলবিজ্ঞান, জল নিষ্কাশন অববাহিকা ব্যবস্থাপনা এবং পানির গুণমান, যেখানে পানি মূল ভূমিকা পালন করে।
সমুদ্রবিজ্ঞান এবং আবহাওয়াবিজ্ঞানে জলবিজ্ঞানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি কারণ এটি এদের অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলির মধ্যে অন্যতম একটি বিষয়।
জলবিজ্ঞানগত গবেষণা পরিবেশ প্রকৌশল, পরিবেশ নীতি এবং পরিবেশ পরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিত করতে পারে।
জলবিজ্ঞান বিষয়টি অধ্যয়নের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যবহারিক পদ্ধতিগুলো হলো -
বৃষ্টিপাতের হিসাব।
পৃষ্ঠস্থ পানির প্রবাহ ও বারিপাতের হিসাব।
একটি অঞ্চলের জলের ভারসাম্য নির্ধারণ করা।
কৃষি জলের ভারসাম্য নির্ধারণ করা।
নদীর তীরাঞ্চল পুনরুদ্ধার প্রকল্পের নকশা করা।
বন্যা, ভূমিধ্বস এবং খরার ঝুঁকি হ্রাস এবং পূর্বাভাস।
সঠিক সময়জনিত বন্যার পূর্বাভাস এবং বন্যার সতর্কতা।
সেচ প্রকল্পের নকশা করা এবং কৃষি উত্পাদনশীলতার বব্যবস্থাপনা।
বিপত্তি মডিউলের অংশ হিসাবে বিপর্যয় প্রতিমান তৈরিতে।
পানীয় জল সরবরাহ।
জল সরবরাহ বা জলবিদ্যুৎ উত্পাদনের জন্য বাঁধের নকশা করা।
সেতুর নকশা করা।
পয়োনিষ্কাশন এবং নগর নিষ্কাশন ব্যবস্থার নকশা প্রণয়ন।
পয়োঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাতে পূর্ববর্তী আর্দ্রতার প্রভাব বিশ্লেষণ করা।
ভূতাত্ত্বিক পরিবর্তনগুলি যেমন ক্ষয় বা অবক্ষেপের পূর্বাভাস।
জল সম্পদের উপর প্রাকৃতিক এবং নৃতাত্ত্বিক পরিবেশগত পরিবর্তনের প্রভাবগুলির মূল্যায়ন করা।
দূষিত পরিবহন ঝুঁকি নিরূপণ এবং পরিবেশ নীতিমালার উপস্থাপন ও প্রয়োগ।
নদী অববাহিকার জল সংস্থান সম্ভাবনা অনুমান করা। | জলবিজ্ঞান কী? | {
"answer_start": [
14,
14
],
"text": [
"পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহে জলের গতিবিধি, বণ্টন ও পরিচালনার বৈজ্ঞানিক গবেষণা যাতে জলচক্র, পানি সম্পদ এবং পরিবেশগত জলাবদ্ধতা স্থায়িত্বও অন্তর্ভুক্ত",
"পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহে জলের গতিবিধি, বণ্টন ও পরিচালনার বৈজ্ঞানিক গবেষণা যাতে জলচক্র, পানি সম্পদ এবং পরিবেশগত জলাবদ্ধতা স্থায়িত্বও অন্তর্ভুক্ত"
]
} |
bn_wiki_0795_04 | জলবিজ্ঞান | জলবিজ্ঞান হলো পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহে জলের গতিবিধি, বণ্টন ও পরিচালনার বৈজ্ঞানিক গবেষণা যাতে জলচক্র, পানি সম্পদ এবং পরিবেশগত জলাবদ্ধতা স্থায়িত্বও অন্তর্ভুক্ত। জলবিজ্ঞান সংক্রান্ত গবেষণারত ব্যক্তিকে "জলবিজ্ঞানী" বলা হয়, তিনি পুরকৌশল এবং পরিবেশ প্রকৌশল, ভূবিজ্ঞান বা পরিবেশ বিজ্ঞান এবং প্রাকৃতিক ভূগোলের ক্ষেত্রে কাজ করে থাকেন। বিভিন্ন বিশ্লেষণাত্মক পদ্ধতি এবং বৈজ্ঞানিক কলাকৌশল ব্যবহার করে তারা উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে পরিবেশ সংরক্ষণ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং জল ব্যবস্থাপনার মতো জলের সাথে সম্পর্কিত সমস্যা সমাধান করে থাকে। জলবিজ্ঞান বিষয়টি ভূপৃষ্ঠস্থ জলবিজ্ঞান, ভূগর্ভস্থ জলবিজ্ঞান (জলভূতত্ত্ব) এবং সামুদ্রিক জলবিজ্ঞানে বিভক্ত। জলবিজ্ঞানর বলয়গুলোর মধ্যে রয়েছে আবহও-জলবিজ্ঞান, ভূপৃষ্ঠেস্থ জলবিজ্ঞান, ভূতাত্ত্বিক জলবিজ্ঞান, জল নিষ্কাশন অববাহিকা ব্যবস্থাপনা এবং পানির গুণমান, যেখানে পানি মূল ভূমিকা পালন করে।
সমুদ্রবিজ্ঞান এবং আবহাওয়াবিজ্ঞানে জলবিজ্ঞানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি কারণ এটি এদের অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলির মধ্যে অন্যতম একটি বিষয়।
জলবিজ্ঞানগত গবেষণা পরিবেশ প্রকৌশল, পরিবেশ নীতি এবং পরিবেশ পরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিত করতে পারে।
জলবিজ্ঞান বিষয়টি অধ্যয়নের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যবহারিক পদ্ধতিগুলো হলো -
বৃষ্টিপাতের হিসাব।
পৃষ্ঠস্থ পানির প্রবাহ ও বারিপাতের হিসাব।
একটি অঞ্চলের জলের ভারসাম্য নির্ধারণ করা।
কৃষি জলের ভারসাম্য নির্ধারণ করা।
নদীর তীরাঞ্চল পুনরুদ্ধার প্রকল্পের নকশা করা।
বন্যা, ভূমিধ্বস এবং খরার ঝুঁকি হ্রাস এবং পূর্বাভাস।
সঠিক সময়জনিত বন্যার পূর্বাভাস এবং বন্যার সতর্কতা।
সেচ প্রকল্পের নকশা করা এবং কৃষি উত্পাদনশীলতার বব্যবস্থাপনা।
বিপত্তি মডিউলের অংশ হিসাবে বিপর্যয় প্রতিমান তৈরিতে।
পানীয় জল সরবরাহ।
জল সরবরাহ বা জলবিদ্যুৎ উত্পাদনের জন্য বাঁধের নকশা করা।
সেতুর নকশা করা।
পয়োনিষ্কাশন এবং নগর নিষ্কাশন ব্যবস্থার নকশা প্রণয়ন।
পয়োঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাতে পূর্ববর্তী আর্দ্রতার প্রভাব বিশ্লেষণ করা।
ভূতাত্ত্বিক পরিবর্তনগুলি যেমন ক্ষয় বা অবক্ষেপের পূর্বাভাস।
জল সম্পদের উপর প্রাকৃতিক এবং নৃতাত্ত্বিক পরিবেশগত পরিবর্তনের প্রভাবগুলির মূল্যায়ন করা।
দূষিত পরিবহন ঝুঁকি নিরূপণ এবং পরিবেশ নীতিমালার উপস্থাপন ও প্রয়োগ।
নদী অববাহিকার জল সংস্থান সম্ভাবনা অনুমান করা। | জলতথ্যবিজ্ঞান কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0795_05 | জলবিজ্ঞান | জলবিজ্ঞান হলো পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহে জলের গতিবিধি, বণ্টন ও পরিচালনার বৈজ্ঞানিক গবেষণা যাতে জলচক্র, পানি সম্পদ এবং পরিবেশগত জলাবদ্ধতা স্থায়িত্বও অন্তর্ভুক্ত। জলবিজ্ঞান সংক্রান্ত গবেষণারত ব্যক্তিকে "জলবিজ্ঞানী" বলা হয়, তিনি পুরকৌশল এবং পরিবেশ প্রকৌশল, ভূবিজ্ঞান বা পরিবেশ বিজ্ঞান এবং প্রাকৃতিক ভূগোলের ক্ষেত্রে কাজ করে থাকেন। বিভিন্ন বিশ্লেষণাত্মক পদ্ধতি এবং বৈজ্ঞানিক কলাকৌশল ব্যবহার করে তারা উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে পরিবেশ সংরক্ষণ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং জল ব্যবস্থাপনার মতো জলের সাথে সম্পর্কিত সমস্যা সমাধান করে থাকে। জলবিজ্ঞান বিষয়টি ভূপৃষ্ঠস্থ জলবিজ্ঞান, ভূগর্ভস্থ জলবিজ্ঞান (জলভূতত্ত্ব) এবং সামুদ্রিক জলবিজ্ঞানে বিভক্ত। জলবিজ্ঞানর বলয়গুলোর মধ্যে রয়েছে আবহও-জলবিজ্ঞান, ভূপৃষ্ঠেস্থ জলবিজ্ঞান, ভূতাত্ত্বিক জলবিজ্ঞান, জল নিষ্কাশন অববাহিকা ব্যবস্থাপনা এবং পানির গুণমান, যেখানে পানি মূল ভূমিকা পালন করে।
সমুদ্রবিজ্ঞান এবং আবহাওয়াবিজ্ঞানে জলবিজ্ঞানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি কারণ এটি এদের অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলির মধ্যে অন্যতম একটি বিষয়।
জলবিজ্ঞানগত গবেষণা পরিবেশ প্রকৌশল, পরিবেশ নীতি এবং পরিবেশ পরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিত করতে পারে।
জলবিজ্ঞান বিষয়টি অধ্যয়নের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যবহারিক পদ্ধতিগুলো হলো -
বৃষ্টিপাতের হিসাব।
পৃষ্ঠস্থ পানির প্রবাহ ও বারিপাতের হিসাব।
একটি অঞ্চলের জলের ভারসাম্য নির্ধারণ করা।
কৃষি জলের ভারসাম্য নির্ধারণ করা।
নদীর তীরাঞ্চল পুনরুদ্ধার প্রকল্পের নকশা করা।
বন্যা, ভূমিধ্বস এবং খরার ঝুঁকি হ্রাস এবং পূর্বাভাস।
সঠিক সময়জনিত বন্যার পূর্বাভাস এবং বন্যার সতর্কতা।
সেচ প্রকল্পের নকশা করা এবং কৃষি উত্পাদনশীলতার বব্যবস্থাপনা।
বিপত্তি মডিউলের অংশ হিসাবে বিপর্যয় প্রতিমান তৈরিতে।
পানীয় জল সরবরাহ।
জল সরবরাহ বা জলবিদ্যুৎ উত্পাদনের জন্য বাঁধের নকশা করা।
সেতুর নকশা করা।
পয়োনিষ্কাশন এবং নগর নিষ্কাশন ব্যবস্থার নকশা প্রণয়ন।
পয়োঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাতে পূর্ববর্তী আর্দ্রতার প্রভাব বিশ্লেষণ করা।
ভূতাত্ত্বিক পরিবর্তনগুলি যেমন ক্ষয় বা অবক্ষেপের পূর্বাভাস।
জল সম্পদের উপর প্রাকৃতিক এবং নৃতাত্ত্বিক পরিবেশগত পরিবর্তনের প্রভাবগুলির মূল্যায়ন করা।
দূষিত পরিবহন ঝুঁকি নিরূপণ এবং পরিবেশ নীতিমালার উপস্থাপন ও প্রয়োগ।
নদী অববাহিকার জল সংস্থান সম্ভাবনা অনুমান করা। | আইসোটপ জলবিজ্ঞান কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0083_03 | এসিড বৃষ্টির ক্ষতিকর প্রভাব | এসিড বৃষ্টি আমাদের পরিবেশের জন্য ব্যাপক হারে ক্ষতি বয়ে আনে। আর এদের মধ্যে অন্যতম হল- মাটির উপর যখন এসিড বৃষ্টি পরে তখন স্বাভাবিকভাবেই মাটির পি এইচ এর মান কমিয়ে দেয় আর এর ফলে মাটি হয়ে উঠে অম্লীয়। এতে করে মাটিতে বিদ্যমান নানা অণুজীবসহ মাটির মধ্যে বিদ্যমান নানা উদ্ভিদ এর জন্য জীবন ধারণ করা কষ্টকর হয়ে উঠে। আর এতে করে আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হতে দেখা যায়।
এই এসিড বৃষ্টি গাছপালার পাতা হলুদ করে ফেলে। পুকুর-নদীতে পড়ে পানির পি এইচ কমিয়ে দেয় যার ফলে তা জলাশয়ের নানা উদ্ভিদ ও প্রানিকুল এবং মাছের জন্য খতির কারণ হয়ে দারায়, পশু পাখির ত্বকের ক্ষতি করে, দালান-কোঠার রং নষ্ট করে বিবর্ণ করে। এমনকি তা পাখিদের জন্যও ব্যাপক ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়। লোহার বীম, সেতুর লোহার বডির সাথে বিক্রিয়া করে লোহার লবণ তৈরি করে ক্ষয়সাধন করে।
মানুষের দেহের উপর পরলে তা মানুষের ত্বকের কোষের মধ্যে সমস্যা তৈরি করে। এই বৃষ্টির পানিতে যদি অতিরিক্ত মাত্রায় এসিড থাকে তাহলে তা ক্ষতের সৃষ্টি করতে পারে।
বন-জঙ্গল এর উপর এর তীব্র ক্ষতিকর প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। কেননা এর ফলে বড় বড় বনের ভিতরের অসংখ্য গাছ-পালা ধংশ হয়ে যায়, আর এতে করে তা পৃথিবীর বনাঞ্চলের উপর বড় ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে থাকে।
পৃথিবীর অন্যতম আশ্চর্য তাজমহলের নিকটের অনেক কারখানা সরিয়ে ফেলা হয়। কারণ কারখানাগুলি থেকে নির্গত গ্যাসের কারণে এসিড বৃষ্টি হতো ওই এলাকায় যাতে করে তাজমহলের বর্ণ পরিবর্তন হয়ে যাবার উপক্রম হয়েছিলো।
বিভিন্ন প্রাচীন নিদর্শন এর উপর এই ক্ষতিকর এসিড বৃষ্টির মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব দেখা যায়। | এসিড বৃষ্টি লোহার সাথে বিক্রিয়া করে কী তৈরী করে? | {
"answer_start": [
702,
702
],
"text": [
"লোহার লবণ",
"লোহার লবণ"
]
} |
bn_wiki_0083_04 | এসিড বৃষ্টির ক্ষতিকর প্রভাব | এসিড বৃষ্টি আমাদের পরিবেশের জন্য ব্যাপক হারে ক্ষতি বয়ে আনে। আর এদের মধ্যে অন্যতম হল- মাটির উপর যখন এসিড বৃষ্টি পরে তখন স্বাভাবিকভাবেই মাটির পি এইচ এর মান কমিয়ে দেয় আর এর ফলে মাটি হয়ে উঠে অম্লীয়। এতে করে মাটিতে বিদ্যমান নানা অণুজীবসহ মাটির মধ্যে বিদ্যমান নানা উদ্ভিদ এর জন্য জীবন ধারণ করা কষ্টকর হয়ে উঠে। আর এতে করে আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হতে দেখা যায়।
এই এসিড বৃষ্টি গাছপালার পাতা হলুদ করে ফেলে। পুকুর-নদীতে পড়ে পানির পি এইচ কমিয়ে দেয় যার ফলে তা জলাশয়ের নানা উদ্ভিদ ও প্রানিকুল এবং মাছের জন্য খতির কারণ হয়ে দারায়, পশু পাখির ত্বকের ক্ষতি করে, দালান-কোঠার রং নষ্ট করে বিবর্ণ করে। এমনকি তা পাখিদের জন্যও ব্যাপক ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়। লোহার বীম, সেতুর লোহার বডির সাথে বিক্রিয়া করে লোহার লবণ তৈরি করে ক্ষয়সাধন করে।
মানুষের দেহের উপর পরলে তা মানুষের ত্বকের কোষের মধ্যে সমস্যা তৈরি করে। এই বৃষ্টির পানিতে যদি অতিরিক্ত মাত্রায় এসিড থাকে তাহলে তা ক্ষতের সৃষ্টি করতে পারে।
বন-জঙ্গল এর উপর এর তীব্র ক্ষতিকর প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। কেননা এর ফলে বড় বড় বনের ভিতরের অসংখ্য গাছ-পালা ধংশ হয়ে যায়, আর এতে করে তা পৃথিবীর বনাঞ্চলের উপর বড় ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে থাকে।
পৃথিবীর অন্যতম আশ্চর্য তাজমহলের নিকটের অনেক কারখানা সরিয়ে ফেলা হয়। কারণ কারখানাগুলি থেকে নির্গত গ্যাসের কারণে এসিড বৃষ্টি হতো ওই এলাকায় যাতে করে তাজমহলের বর্ণ পরিবর্তন হয়ে যাবার উপক্রম হয়েছিলো।
বিভিন্ন প্রাচীন নিদর্শন এর উপর এই ক্ষতিকর এসিড বৃষ্টির মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব দেখা যায়। | এসিড বৃষ্টিতে এসিডের মাত্রা কত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1133_04 | কৈলাস পর্বত | কৈলাস পর্বত গ্যাঙ্গডিস পর্বতের চূড়া যা তিব্বতের হিমালয় পর্বতমালার একটি অংশ। এটি এশিয়ার বৃহৎ সিন্ধু নদী, শতদ্রু নদী, ব্রহ্মপুত্র নদ প্রভৃতি নদীগুলোর উৎস স্থান। একে হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন এবং বন ধর্ম - এই চারটি ধর্মের তীর্থস্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কৈলাস পর্বতের কাছেই তিব্বতের মানস সরোবর এবং রাক্ষসতাল অবস্থিত।সংস্কৃতে কেলাস কথা থেকে কৈলাস কথাটির উৎপত্তি। কারণ বরফে ঢাকা কৈলাসকে দেখে মনে হয় স্ফটিক। তিব্বতি ভাষায় এর নাম গাঙ্গো রিনপোচে। তিব্বতে বৌদ্ধ গুরু পদ্মসম্ভবাকে বলা হয় রিনপোচে। তাঁর থেকেই নামকরণ হয়েছে কৈলাস পর্বতের। অর্থ হল বরফের তৈরি দামী রত্ন। | সংস্কৃতে কোন কথা থেকে কৈলাস কথাটির উৎপত্তি? | {
"answer_start": [
321,
321
],
"text": [
"কেলাস",
"কেলাস"
]
} |
bn_wiki_1133_05 | কৈলাস পর্বত | কৈলাস পর্বত গ্যাঙ্গডিস পর্বতের চূড়া যা তিব্বতের হিমালয় পর্বতমালার একটি অংশ। এটি এশিয়ার বৃহৎ সিন্ধু নদী, শতদ্রু নদী, ব্রহ্মপুত্র নদ প্রভৃতি নদীগুলোর উৎস স্থান। একে হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন এবং বন ধর্ম - এই চারটি ধর্মের তীর্থস্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কৈলাস পর্বতের কাছেই তিব্বতের মানস সরোবর এবং রাক্ষসতাল অবস্থিত।সংস্কৃতে কেলাস কথা থেকে কৈলাস কথাটির উৎপত্তি। কারণ বরফে ঢাকা কৈলাসকে দেখে মনে হয় স্ফটিক। তিব্বতি ভাষায় এর নাম গাঙ্গো রিনপোচে। তিব্বতে বৌদ্ধ গুরু পদ্মসম্ভবাকে বলা হয় রিনপোচে। তাঁর থেকেই নামকরণ হয়েছে কৈলাস পর্বতের। অর্থ হল বরফের তৈরি দামী রত্ন। | কে শুধু পা রাখতে পেরেছিলেন কৈলাস-শীর্ষে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2115_01 | রুবিক’স কিউব | রুবিক’স কিউব একটি ঘনাকার যান্ত্রিক ধাঁধা। ১৯৭৪ সালে হাঙ্গেরীয় ভাস্কর ও স্থাপত্যের অধ্যাপক এর্নো রুবিক এটি উদ্ভাবন করেন। রুবিক নিজে এর নাম দিয়েছিলেন ম্যাজিক কিউব , কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে ইডিএল টয়স নামের এক খেলনা প্রস্তুতকারী কোম্পানী এর নাম দেয় রুবিক্স কিউব অর্থাৎ রুবিকের ঘনক।
রুবিক্স কিউব সাধারণত ৩x৩x৩ মাত্রাবিশিষ্ট ঘনকাকৃতির হয়ে থাকে। ঘনকের প্রতিটি তল আবার ৯টি করে বর্গক্ষেত্রে বিভক্ত থাকে। এই ছোট বর্গক্ষেত্রগুলি ৬টি ভিন্ন রঙের যেকোন একটি রঙে রাঙানো থাকে। রুবিক্স কিউবের যান্ত্রিক কৌশল এমন হয় যে, ঘনকের যেকোন একটি তলের সবগুলো বর্গকে তাদের আপেক্ষিক অবস্থান পরিবর্তন না করেই একত্রে ঘোরানো সম্ভব। এভাবে ঘুরিয়ে রুবিকস্ কিউবকে বিভিন্ন রকম অবস্থা বা কনফিগারেশনে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। | রুবিক’স কিউব কী ? | {
"answer_start": [
19,
14
],
"text": [
"ঘনাকার যান্ত্রিক ধাঁধা",
"একটি ঘনাকার যান্ত্রিক ধাঁধা"
]
} |
bn_wiki_2115_02 | রুবিক’স কিউব | রুবিক’স কিউব একটি ঘনাকার যান্ত্রিক ধাঁধা। ১৯৭৪ সালে হাঙ্গেরীয় ভাস্কর ও স্থাপত্যের অধ্যাপক এর্নো রুবিক এটি উদ্ভাবন করেন। রুবিক নিজে এর নাম দিয়েছিলেন ম্যাজিক কিউব , কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে ইডিএল টয়স নামের এক খেলনা প্রস্তুতকারী কোম্পানী এর নাম দেয় রুবিক্স কিউব অর্থাৎ রুবিকের ঘনক।
রুবিক্স কিউব সাধারণত ৩x৩x৩ মাত্রাবিশিষ্ট ঘনকাকৃতির হয়ে থাকে। ঘনকের প্রতিটি তল আবার ৯টি করে বর্গক্ষেত্রে বিভক্ত থাকে। এই ছোট বর্গক্ষেত্রগুলি ৬টি ভিন্ন রঙের যেকোন একটি রঙে রাঙানো থাকে। রুবিক্স কিউবের যান্ত্রিক কৌশল এমন হয় যে, ঘনকের যেকোন একটি তলের সবগুলো বর্গকে তাদের আপেক্ষিক অবস্থান পরিবর্তন না করেই একত্রে ঘোরানো সম্ভব। এভাবে ঘুরিয়ে রুবিকস্ কিউবকে বিভিন্ন রকম অবস্থা বা কনফিগারেশনে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। | রুবিক’স কিউব উদ্ভাবন করেন কে ? | {
"answer_start": [
92,
92
],
"text": [
"এর্নো রুবিক",
"এর্নো রুবিক"
]
} |
bn_wiki_2115_03 | রুবিক’স কিউব | রুবিক’স কিউব একটি ঘনাকার যান্ত্রিক ধাঁধা। ১৯৭৪ সালে হাঙ্গেরীয় ভাস্কর ও স্থাপত্যের অধ্যাপক এর্নো রুবিক এটি উদ্ভাবন করেন। রুবিক নিজে এর নাম দিয়েছিলেন ম্যাজিক কিউব , কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে ইডিএল টয়স নামের এক খেলনা প্রস্তুতকারী কোম্পানী এর নাম দেয় রুবিক্স কিউব অর্থাৎ রুবিকের ঘনক।
রুবিক্স কিউব সাধারণত ৩x৩x৩ মাত্রাবিশিষ্ট ঘনকাকৃতির হয়ে থাকে। ঘনকের প্রতিটি তল আবার ৯টি করে বর্গক্ষেত্রে বিভক্ত থাকে। এই ছোট বর্গক্ষেত্রগুলি ৬টি ভিন্ন রঙের যেকোন একটি রঙে রাঙানো থাকে। রুবিক্স কিউবের যান্ত্রিক কৌশল এমন হয় যে, ঘনকের যেকোন একটি তলের সবগুলো বর্গকে তাদের আপেক্ষিক অবস্থান পরিবর্তন না করেই একত্রে ঘোরানো সম্ভব। এভাবে ঘুরিয়ে রুবিকস্ কিউবকে বিভিন্ন রকম অবস্থা বা কনফিগারেশনে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। | রুবিক’স কিউব এর আকৃতি কেমন ? | {
"answer_start": [
329,
329
],
"text": [
"ঘনকাকৃতি",
"ঘনকাকৃতি"
]
} |
bn_wiki_2115_04 | রুবিক’স কিউব | রুবিক’স কিউব একটি ঘনাকার যান্ত্রিক ধাঁধা। ১৯৭৪ সালে হাঙ্গেরীয় ভাস্কর ও স্থাপত্যের অধ্যাপক এর্নো রুবিক এটি উদ্ভাবন করেন। রুবিক নিজে এর নাম দিয়েছিলেন ম্যাজিক কিউব , কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে ইডিএল টয়স নামের এক খেলনা প্রস্তুতকারী কোম্পানী এর নাম দেয় রুবিক্স কিউব অর্থাৎ রুবিকের ঘনক।
রুবিক্স কিউব সাধারণত ৩x৩x৩ মাত্রাবিশিষ্ট ঘনকাকৃতির হয়ে থাকে। ঘনকের প্রতিটি তল আবার ৯টি করে বর্গক্ষেত্রে বিভক্ত থাকে। এই ছোট বর্গক্ষেত্রগুলি ৬টি ভিন্ন রঙের যেকোন একটি রঙে রাঙানো থাকে। রুবিক্স কিউবের যান্ত্রিক কৌশল এমন হয় যে, ঘনকের যেকোন একটি তলের সবগুলো বর্গকে তাদের আপেক্ষিক অবস্থান পরিবর্তন না করেই একত্রে ঘোরানো সম্ভব। এভাবে ঘুরিয়ে রুবিকস্ কিউবকে বিভিন্ন রকম অবস্থা বা কনফিগারেশনে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। | রুবিক্স কিউব এর নামকরণ করে কোন কোম্পানি? | {
"answer_start": [
193,
193
],
"text": [
"ইডিএল টয়স",
"ইডিএল টয়স"
]
} |
bn_wiki_2115_05 | রুবিক’স কিউব | রুবিক’স কিউব একটি ঘনাকার যান্ত্রিক ধাঁধা। ১৯৭৪ সালে হাঙ্গেরীয় ভাস্কর ও স্থাপত্যের অধ্যাপক এর্নো রুবিক এটি উদ্ভাবন করেন। রুবিক নিজে এর নাম দিয়েছিলেন ম্যাজিক কিউব , কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে ইডিএল টয়স নামের এক খেলনা প্রস্তুতকারী কোম্পানী এর নাম দেয় রুবিক্স কিউব অর্থাৎ রুবিকের ঘনক।
রুবিক্স কিউব সাধারণত ৩x৩x৩ মাত্রাবিশিষ্ট ঘনকাকৃতির হয়ে থাকে। ঘনকের প্রতিটি তল আবার ৯টি করে বর্গক্ষেত্রে বিভক্ত থাকে। এই ছোট বর্গক্ষেত্রগুলি ৬টি ভিন্ন রঙের যেকোন একটি রঙে রাঙানো থাকে। রুবিক্স কিউবের যান্ত্রিক কৌশল এমন হয় যে, ঘনকের যেকোন একটি তলের সবগুলো বর্গকে তাদের আপেক্ষিক অবস্থান পরিবর্তন না করেই একত্রে ঘোরানো সম্ভব। এভাবে ঘুরিয়ে রুবিকস্ কিউবকে বিভিন্ন রকম অবস্থা বা কনফিগারেশনে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। | কবে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে রুবিক কিউব উৎপাদন করা হয় ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2880_01 | বাংলাদেশের সংবিধান | গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। এটি একটি লিখিত দলিল। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ৪ঠা নভেম্বর তারিখে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এই সংবিধান গৃহীত হয় এবং একই বছরের ১৬ই ডিসেম্বর অর্থাৎ বাংলাদেশের বিজয় দিবসের প্রথম বার্ষিকী হতে এটি কার্যকর হয়। এটি বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় বিদ্যমান। তবে ইংরেজি ও বাংলার মধ্যে অর্থগত বিরোধ দৃশ্যমান হলে বাংলা রূপ অনুসরণীয় হবে।
১০ই এপ্রিল ২০১৮ সালের সপ্তদশ সংশোধনী সহ বাংলাদেশের সংবিধান সর্বমোট ১৭ বার সংশোধিত হয়েছে। এই সংবিধান সংশোধনের জন্য সংবিধানের ১৪২নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতীয় সংসদের সদস্যদের মোট সংখ্যার দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের ভোটের প্রয়োজন হয়। তবে পঞ্চম সংশোধনী , সপ্তম সংশোধনী , ত্রয়োদশ সংশোধনী ও ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের আদেশে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট রায় দিয়েছে যে, সংবিধানের মূল কাঠামো পরিবর্তন হয়ে যায় এরূপ কোনো সংশোধনী এতে আনা যাবে না; আনা হলে তা হবে এখতিয়ার বহির্ভূত।
বাংলাদেশের সংবিধান কেবল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনই নয়;- সংবিধানে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মূল চরিত্র বর্ণিত রয়েছে। এতে বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমারেখা বিধৃত আছে। দেশটি হবে প্রজাতান্ত্রিক, গণতন্ত্র হবে এদেশের প্রশাসনিক ভিত্তি, জনগণ হবে সকল ক্ষমতার উৎস এবং বিচার বিভাগ হবে স্বাধীন। জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস হলেও দেশ আইন দ্বারা পরিচালিত হবে। সংবিধানে জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা -কে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। | স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কোনটি? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান",
"গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান"
]
} |
bn_wiki_2880_02 | বাংলাদেশের সংবিধান | গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। এটি একটি লিখিত দলিল। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ৪ঠা নভেম্বর তারিখে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এই সংবিধান গৃহীত হয় এবং একই বছরের ১৬ই ডিসেম্বর অর্থাৎ বাংলাদেশের বিজয় দিবসের প্রথম বার্ষিকী হতে এটি কার্যকর হয়। এটি বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় বিদ্যমান। তবে ইংরেজি ও বাংলার মধ্যে অর্থগত বিরোধ দৃশ্যমান হলে বাংলা রূপ অনুসরণীয় হবে।
১০ই এপ্রিল ২০১৮ সালের সপ্তদশ সংশোধনী সহ বাংলাদেশের সংবিধান সর্বমোট ১৭ বার সংশোধিত হয়েছে। এই সংবিধান সংশোধনের জন্য সংবিধানের ১৪২নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতীয় সংসদের সদস্যদের মোট সংখ্যার দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের ভোটের প্রয়োজন হয়। তবে পঞ্চম সংশোধনী , সপ্তম সংশোধনী , ত্রয়োদশ সংশোধনী ও ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের আদেশে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট রায় দিয়েছে যে, সংবিধানের মূল কাঠামো পরিবর্তন হয়ে যায় এরূপ কোনো সংশোধনী এতে আনা যাবে না; আনা হলে তা হবে এখতিয়ার বহির্ভূত।
বাংলাদেশের সংবিধান কেবল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনই নয়;- সংবিধানে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মূল চরিত্র বর্ণিত রয়েছে। এতে বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমারেখা বিধৃত আছে। দেশটি হবে প্রজাতান্ত্রিক, গণতন্ত্র হবে এদেশের প্রশাসনিক ভিত্তি, জনগণ হবে সকল ক্ষমতার উৎস এবং বিচার বিভাগ হবে স্বাধীন। জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস হলেও দেশ আইন দ্বারা পরিচালিত হবে। সংবিধানে জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা -কে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। | বাংলাদেশের বিজয় দিবস কবে? | {
"answer_start": [
204,
204
],
"text": [
"১৬ই ডিসেম্বর",
"১৬ই ডিসেম্বর"
]
} |
bn_wiki_2880_04 | বাংলাদেশের সংবিধান | গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। এটি একটি লিখিত দলিল। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ৪ঠা নভেম্বর তারিখে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এই সংবিধান গৃহীত হয় এবং একই বছরের ১৬ই ডিসেম্বর অর্থাৎ বাংলাদেশের বিজয় দিবসের প্রথম বার্ষিকী হতে এটি কার্যকর হয়। এটি বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় বিদ্যমান। তবে ইংরেজি ও বাংলার মধ্যে অর্থগত বিরোধ দৃশ্যমান হলে বাংলা রূপ অনুসরণীয় হবে।
১০ই এপ্রিল ২০১৮ সালের সপ্তদশ সংশোধনী সহ বাংলাদেশের সংবিধান সর্বমোট ১৭ বার সংশোধিত হয়েছে। এই সংবিধান সংশোধনের জন্য সংবিধানের ১৪২নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতীয় সংসদের সদস্যদের মোট সংখ্যার দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের ভোটের প্রয়োজন হয়। তবে পঞ্চম সংশোধনী , সপ্তম সংশোধনী , ত্রয়োদশ সংশোধনী ও ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের আদেশে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট রায় দিয়েছে যে, সংবিধানের মূল কাঠামো পরিবর্তন হয়ে যায় এরূপ কোনো সংশোধনী এতে আনা যাবে না; আনা হলে তা হবে এখতিয়ার বহির্ভূত।
বাংলাদেশের সংবিধান কেবল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনই নয়;- সংবিধানে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মূল চরিত্র বর্ণিত রয়েছে। এতে বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমারেখা বিধৃত আছে। দেশটি হবে প্রজাতান্ত্রিক, গণতন্ত্র হবে এদেশের প্রশাসনিক ভিত্তি, জনগণ হবে সকল ক্ষমতার উৎস এবং বিচার বিভাগ হবে স্বাধীন। জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস হলেও দেশ আইন দ্বারা পরিচালিত হবে। সংবিধানে জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা -কে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। | বাংলাদেশের সংবিধান সর্বমোট কয় বার সংশোধিত হয়েছে? | {
"answer_start": [
470,
470
],
"text": [
"১৭ বার",
"১৭ বার"
]
} |
bn_wiki_2880_05 | বাংলাদেশের সংবিধান | গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। এটি একটি লিখিত দলিল। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ৪ঠা নভেম্বর তারিখে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এই সংবিধান গৃহীত হয় এবং একই বছরের ১৬ই ডিসেম্বর অর্থাৎ বাংলাদেশের বিজয় দিবসের প্রথম বার্ষিকী হতে এটি কার্যকর হয়। এটি বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় বিদ্যমান। তবে ইংরেজি ও বাংলার মধ্যে অর্থগত বিরোধ দৃশ্যমান হলে বাংলা রূপ অনুসরণীয় হবে।
১০ই এপ্রিল ২০১৮ সালের সপ্তদশ সংশোধনী সহ বাংলাদেশের সংবিধান সর্বমোট ১৭ বার সংশোধিত হয়েছে। এই সংবিধান সংশোধনের জন্য সংবিধানের ১৪২নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতীয় সংসদের সদস্যদের মোট সংখ্যার দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের ভোটের প্রয়োজন হয়। তবে পঞ্চম সংশোধনী , সপ্তম সংশোধনী , ত্রয়োদশ সংশোধনী ও ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের আদেশে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট রায় দিয়েছে যে, সংবিধানের মূল কাঠামো পরিবর্তন হয়ে যায় এরূপ কোনো সংশোধনী এতে আনা যাবে না; আনা হলে তা হবে এখতিয়ার বহির্ভূত।
বাংলাদেশের সংবিধান কেবল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনই নয়;- সংবিধানে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মূল চরিত্র বর্ণিত রয়েছে। এতে বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমারেখা বিধৃত আছে। দেশটি হবে প্রজাতান্ত্রিক, গণতন্ত্র হবে এদেশের প্রশাসনিক ভিত্তি, জনগণ হবে সকল ক্ষমতার উৎস এবং বিচার বিভাগ হবে স্বাধীন। জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস হলেও দেশ আইন দ্বারা পরিচালিত হবে। সংবিধানে জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা -কে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। | বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম অনুচ্ছেদে কী বলা হয়েছে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0156_03 | ত্রিভুজ | সমতলীয় জ্যামিতির ভাষায় তিনটি সরলরেখা দ্বারা আবদ্ধ চিত্রকে ত্রিভুজ বলা হয়। এটি একটি বহুভুজ, যার তিনটি ছেদচিহ্ন ও তিনটি প্রান্ত থাকে। দ্বি-মাত্রিক তলে ত্রিভুজের তিনটি কোণের সমষ্টি ১৮০° বা দুই সমকোণ। এক সময় কেবল ইউক্লিডীয় জ্যামিতিতেই ত্রিভুজ নিয়ে আলোচনা করা হত। কিন্তু নিকোলাই লোবাচেভস্কি সহ অন্যান্য জ্যামিতি বিশেষজ্ঞদের অবদানের ফলে অসমতলীয় জ্যামিতিতেও বর্তমানে ত্রিভুজ নিয়ে আলোচনা করা হয়। এ ধরনের তলে ত্রিভুজের তিন কোণের সমষ্টি দুই সমকোণ নয়। অথচ ইউক্লিডীয় জ্যামিতির মূল ভিত্তিই হচ্ছে এই ধারণাটি।
বাহুর দৈর্ঘ্যের ভিত্তিতে ত্রিভুজ তিন প্রকারের হতে পারে। যথা:–
সমবাহু ত্রিভুজ - যার তিনটি বাহুরই দৈর্ঘ্য সমান। সমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রে প্রতিটি কোণের মান ৬০° হয়।
সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ - যার যে-কোন দুইটি বাহুর দৈর্ঘ্য সমান। সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের শীর্ষকোণ ৯০° হলে অপর সমান দুইটি বিপরীত কোণ ৪৫° করে হবে। সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের সমান বাহুদ্বয়ের বিপরীত কোণ দুটি সমান হয়।
বিষমবাহু ত্রিভুজ - যার তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য তিন রকম। বিষমবাহু ত্রিভুজের তিনটি কোণ-ই পরস্পরের সঙ্গে অসমান হয়। | দ্বি-মাত্রিক তলে ত্রিভুজের তিনটি কোণের সমষ্টি কত? | {
"answer_start": [
181,
181
],
"text": [
"১৮০° বা দুই সমকোণ",
"১৮০° বা দুই সমকোণ"
]
} |
bn_wiki_0156_04 | ত্রিভুজ | সমতলীয় জ্যামিতির ভাষায় তিনটি সরলরেখা দ্বারা আবদ্ধ চিত্রকে ত্রিভুজ বলা হয়। এটি একটি বহুভুজ, যার তিনটি ছেদচিহ্ন ও তিনটি প্রান্ত থাকে। দ্বি-মাত্রিক তলে ত্রিভুজের তিনটি কোণের সমষ্টি ১৮০° বা দুই সমকোণ। এক সময় কেবল ইউক্লিডীয় জ্যামিতিতেই ত্রিভুজ নিয়ে আলোচনা করা হত। কিন্তু নিকোলাই লোবাচেভস্কি সহ অন্যান্য জ্যামিতি বিশেষজ্ঞদের অবদানের ফলে অসমতলীয় জ্যামিতিতেও বর্তমানে ত্রিভুজ নিয়ে আলোচনা করা হয়। এ ধরনের তলে ত্রিভুজের তিন কোণের সমষ্টি দুই সমকোণ নয়। অথচ ইউক্লিডীয় জ্যামিতির মূল ভিত্তিই হচ্ছে এই ধারণাটি।
বাহুর দৈর্ঘ্যের ভিত্তিতে ত্রিভুজ তিন প্রকারের হতে পারে। যথা:–
সমবাহু ত্রিভুজ - যার তিনটি বাহুরই দৈর্ঘ্য সমান। সমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রে প্রতিটি কোণের মান ৬০° হয়।
সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ - যার যে-কোন দুইটি বাহুর দৈর্ঘ্য সমান। সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের শীর্ষকোণ ৯০° হলে অপর সমান দুইটি বিপরীত কোণ ৪৫° করে হবে। সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের সমান বাহুদ্বয়ের বিপরীত কোণ দুটি সমান হয়।
বিষমবাহু ত্রিভুজ - যার তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য তিন রকম। বিষমবাহু ত্রিভুজের তিনটি কোণ-ই পরস্পরের সঙ্গে অসমান হয়। | অসমতলীয় জ্যামিতিতে ত্রিভুজের তিন কোণের সমষ্টি কত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0156_05 | ত্রিভুজ | সমতলীয় জ্যামিতির ভাষায় তিনটি সরলরেখা দ্বারা আবদ্ধ চিত্রকে ত্রিভুজ বলা হয়। এটি একটি বহুভুজ, যার তিনটি ছেদচিহ্ন ও তিনটি প্রান্ত থাকে। দ্বি-মাত্রিক তলে ত্রিভুজের তিনটি কোণের সমষ্টি ১৮০° বা দুই সমকোণ। এক সময় কেবল ইউক্লিডীয় জ্যামিতিতেই ত্রিভুজ নিয়ে আলোচনা করা হত। কিন্তু নিকোলাই লোবাচেভস্কি সহ অন্যান্য জ্যামিতি বিশেষজ্ঞদের অবদানের ফলে অসমতলীয় জ্যামিতিতেও বর্তমানে ত্রিভুজ নিয়ে আলোচনা করা হয়। এ ধরনের তলে ত্রিভুজের তিন কোণের সমষ্টি দুই সমকোণ নয়। অথচ ইউক্লিডীয় জ্যামিতির মূল ভিত্তিই হচ্ছে এই ধারণাটি।
বাহুর দৈর্ঘ্যের ভিত্তিতে ত্রিভুজ তিন প্রকারের হতে পারে। যথা:–
সমবাহু ত্রিভুজ - যার তিনটি বাহুরই দৈর্ঘ্য সমান। সমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রে প্রতিটি কোণের মান ৬০° হয়।
সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ - যার যে-কোন দুইটি বাহুর দৈর্ঘ্য সমান। সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের শীর্ষকোণ ৯০° হলে অপর সমান দুইটি বিপরীত কোণ ৪৫° করে হবে। সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের সমান বাহুদ্বয়ের বিপরীত কোণ দুটি সমান হয়।
বিষমবাহু ত্রিভুজ - যার তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য তিন রকম। বিষমবাহু ত্রিভুজের তিনটি কোণ-ই পরস্পরের সঙ্গে অসমান হয়। | দ্বি-মাত্রিক তলে ত্রিভুজের তিনটি কোণের সমষ্টি কত রেডিয়ান? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2051_02 | অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা | আধুনিক অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা বা অলিম্পিক গেমস হলো একটি আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা যেখানে গ্রীষ্মকালীন এবং শীতকালীন অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের প্রতিযোগীরা বিভিন্ন ধরনের খেলায় অংশগ্রহণ করে। দুইশতাধিক দেশের অংশগ্রহণে মুখরিত এই অলিম্পিক গেমস বিশ্বের সর্ববৃহৎ এবং সর্বোচ্চ সম্মানজনক প্রতিযোগিতা হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। অলিম্পিক গেমস প্রত্যেক চার বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এর দুটো প্রকরণ গ্রীষ্ম এবং শীতকালীন প্রতিযোগিতা প্রত্যেক দুই বছর পর পর হয়ে থাকে, যার অর্থ দাঁড়ায় প্রায় প্রত্যেক দুই বছর পর পর অলিম্পিক গেমসের আসর অনুষ্ঠিত হয়। খ্রীষ্টপূর্ব অষ্টম শতাব্দিতে প্রাচীন গ্রীসের অলিম্পিয়া থেকে শুরু হওয়া প্রাচীন অলিম্পিক গেমস থেকেই মূলত আধুনিক অলিম্পিক গেমসের ধারণা জন্মে। ১৮৯৪ সালে ব্যারন পিয়ের দ্য কুবেরত্যাঁ সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) গঠন করেন। এই আইওসি-ই অলিম্পিক গেমস সংক্রান্ত সকল কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। | কতটি দেশের অংশগ্রহণে মুখরিত এই অলিম্পিক গেমস বিশ্বের সর্ববৃহৎ এবং সর্বোচ্চ সম্মানজনক প্রতিযোগিতা হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে? | {
"answer_start": [
198,
198
],
"text": [
"দুইশতাধিক",
"দুইশতাধিক"
]
} |
bn_wiki_2051_04 | অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা | আধুনিক অলিম্পিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা বা অলিম্পিক গেমস হলো একটি আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা যেখানে গ্রীষ্মকালীন এবং শীতকালীন অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের প্রতিযোগীরা বিভিন্ন ধরনের খেলায় অংশগ্রহণ করে। দুইশতাধিক দেশের অংশগ্রহণে মুখরিত এই অলিম্পিক গেমস বিশ্বের সর্ববৃহৎ এবং সর্বোচ্চ সম্মানজনক প্রতিযোগিতা হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। অলিম্পিক গেমস প্রত্যেক চার বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এর দুটো প্রকরণ গ্রীষ্ম এবং শীতকালীন প্রতিযোগিতা প্রত্যেক দুই বছর পর পর হয়ে থাকে, যার অর্থ দাঁড়ায় প্রায় প্রত্যেক দুই বছর পর পর অলিম্পিক গেমসের আসর অনুষ্ঠিত হয়। খ্রীষ্টপূর্ব অষ্টম শতাব্দিতে প্রাচীন গ্রীসের অলিম্পিয়া থেকে শুরু হওয়া প্রাচীন অলিম্পিক গেমস থেকেই মূলত আধুনিক অলিম্পিক গেমসের ধারণা জন্মে। ১৮৯৪ সালে ব্যারন পিয়ের দ্য কুবেরত্যাঁ সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) গঠন করেন। এই আইওসি-ই অলিম্পিক গেমস সংক্রান্ত সকল কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। | কবে প্রাচীন গ্রীসের অলিম্পিয়া থেকে শুরু হওয়া প্রাচীন অলিম্পিক গেমস থেকেই মূলত আধুনিক অলিম্পিক গেমসের ধারণা জন্মে? | {
"answer_start": [
547,
547
],
"text": [
"খ্রীষ্টপূর্ব অষ্টম শতাব্দি",
"খ্রীষ্টপূর্ব অষ্টম শতাব্দিতে"
]
} |
bn_wiki_1598_01 | কার্ল মার্ক্স | বার্লিনের বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটি ভাগ ছিল। তরুণ হেগেলিয়ান, দার্শনিক ছাত্র এবং লুডউইগ ফয়েরবাক ও ব্রুনো বাউয়ার-কে কেন্দ্র করে গঠিত সাংবাদিক সমাজ ছিল বামপন্থী। আর শিক্ষক সমাজ ছিল জি ডব্লিউ এফ হেগেল। এই দুটি ভাগ ছিল পরস্পরবিরোধী। হেগেলের অধিবিদ্যাগত অনুমিতিগুলোর সমালোচনা করলেও বামপন্থীরা প্রতিষ্ঠিত ধর্ম ও রাজনীতির কঠোর সমালোচনার জন্য হেগেলের দ্বান্দ্বিক পদ্ধতিই অনুসরণ করতো।
কিছু তরুণ হেগেলিয়ান এরিস্টটল-উত্তর দর্শনের সাথে হেগেল-উত্তর দর্শনের সাদৃশ্য তুলে ধরেন। যেমন, মাক্স স্টির্নার তার ১৮৪৪ সালের এক বইয়ে ফয়ারবাখ ও বাউয়ারের সমালোচনা করেন, বিমূর্ত ধারণাগুলোর দ্ব্যর্থতাবোধক হেত্বাভাস চর্চার জন্য তাদেরকে ধার্মিক ব্যক্তি বলে আখ্যায়িত করেন। মার্ক্স এই বই পড়ে মুগ্ধ হয়ে ফয়ারবাখের বস্তুবাদ ত্যাগ করেন। এই রূপতাত্ত্বিক বিরতি ঐতিহাসিক বস্তুবাদ বিষয়ে তার ধারণার ভিত্তি রচনায় যথেষ্ট সাহায্য করে। এই নতুন ধারণার মাধ্যমে তিনি স্টির্নারেরও বিরোধিতা করেন। এ বিষয়ে একটি বইও লিখেন যা ১৮৪৫ সালে প্রকাশিত হয় । অবশ্য ১৯৩২ সালের আগে এই বই প্রকাশের মুখ দেখেনি। | বার্লিনের বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়টি ভাগ ছিল? | {
"answer_start": [
26,
26
],
"text": [
"দুটি",
"দুটি"
]
} |
bn_wiki_0572_05 | ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব | ওয়েব পৃষ্ঠা দেখার প্রক্রিয়া সাধারণত কোন ব্রাউজারে ইউআরএল টাইপ করা বা কোন পাতা হতে হাইপারলিঙ্ক অনুসরণের মাধ্যমে শুরু হয়ে থাকে। এরপর ওয়েব ব্রাউজার যোগাযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে ধারাবাহিকভাবে কিছু বার্তা প্রদান শুরু করে। এর ফলশ্রুতিতে পরিশেষে পাতাটি দর্শনযোগ্য হয়ে ওঠে।
প্রথমেই ইউআরএল এর সার্ভার নামের অংশটি আইপি এ্যাড্রেস ধারণ করে। এজন্য এটি একটি বিশ্বজনীন ইণ্টারনেট ডাটাবেস বা তথ্যভাণ্ডার ব্যবহার করে যা ডোমেইন নেম সিস্টেম নামে পরিচিত। এই আইপি ঠিকানাটি ওয়েব সার্ভারে ডাটা প্যাকেট প্রেরণের জন্য জরুরী।
এরপর ব্রাউজার নির্দিষ্ট ঠিকানাটিকে একটি এইচটিটিপির আবেদন জানায় ওয়েব সার্ভারের কাছে। সাধারণ কোন ওয়েব পৃষ্ঠার বেলায়, পাতাটির এইচটিএমএল লেখার জন্য শুরুতে আবেদন জানানো হয়। এরপর ওয়েব ব্রাউজারটি ছবিসহ অন্যন্য প্রয়োজনীয় ফাইলের জন্য আবেদন পৌছে দেয়।
ওয়েব সার্ভার থেকে আবেদনকৃত ফাইলসমূহ পাবার পর ওয়েব ব্রাউজারটি এইচটিএমএল, সিএসএস ও অন্যান্য ওয়েব ল্যাঙ্গুয়েজ অনুযায়ী পাতাটিকে স্ক্রিনে সাজিয়ে ফেলে। অধিকাংশ ওয়েব পাতাগুলোতে নিজস্ব হাইপারলিঙ্ক থাকে যাতে সংশ্লিষ্ট অন্যন্য পাতা এবং ডাউনলোডসহ অন্যন্য প্রয়োজনীয় লক্ষ্য উল্লেখিত থাকে। এই প্রয়োজনীয় ও পরস্পর সংযুক্ত হাইপারলিঙ্কগুলোর সমুষ্টিই ওয়েব নামে পরিচিত। টিম বার্নার্স-লি সর্বপ্রথম একে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব নামে নামাঙ্কিত করেন।
১৯৮৯ সালে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় সার্ন এ কর্মরত অবস্থায় স্যার টিম বার্নার্স-লি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব তৈরি করেন। সেটা থেকে শুরু করে ওয়েবের উন্নতিসাধনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। উদাহরণস্বরূপ, তিনি মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ তৈরিতে ভূমিকা রাখেন যার মাধ্যমে ওয়েবপৃষ্ঠা অলঙ্করণ বা কম্পোজ করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে তিনি সেমান্টিক ওয়েব তৈরিতেও উত্সাহ প্রদান করেছেন।
আজকের ওয়েব পদ্ধতি থেকে এটি অনেকটা আলাদা হলেও এদের ভিতরে যথেষ্ট মিল আছে। ১৯৮৯ সালে টিম বার্নার্স-লি এনকোয়ার সহ আরো বিশদ একটি তথ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির প্রস্তাবনা করেন। রবার্ট কাইলিয়াউ এর সহায়তায় ১৯৯০ সালের ১২ নভেম্বর তিনি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের আরো আনুষ্ঠানিক একটি প্রস্তাবনা প্রদান করেন। | ডোমেইন নেম সিস্টেম কী? | {
"answer_start": [
345,
340
],
"text": [
"বিশ্বজনীন ইণ্টারনেট ডাটাবেস বা তথ্যভাণ্ডার",
"একটি বিশ্বজনীন ইণ্টারনেট ডাটাবেস বা তথ্যভাণ্ডার"
]
} |
bn_wiki_0145_01 | ধূমকেতু গঠন | ধুমকেতু চওড়ায় ১০০ মিটার থেকে ৪০ কি.মি. পর্যন্ত হতে পারে। নিউক্লিয়াই’টি পাথর, ধূলা, জলীয় বরফ, বরফায়িত গ্যাস – কার্বন মনোক্সাইড, কার্বন ডাইঅক্সাইড, মিথেন, অ্যামোনিয়া দিয়ে গঠিত। এর সারফেস বা তলদেশ শুষ্ক ধূলোময় বা পাথুরে অর্থাৎ বরফ পাথরের ভাঁজে ভাঁজে থাকে। 'ডার্টি স্নোবল' তত্ত্ব মতে, নিউক্লিয়াসে ৮৫% বরফ থাকলে তাকে ধূমকেতুর নিউক্লিয়াস বলা যাবে। এরকম স্বল্প ভরের কারণে নিউক্লিয়াইটি গোলাকার না হয়ে অনিয়মিত আকৃতির হয়।
উপর্যুক্ত গ্যাসগুলো ছাড়াও মিথানল, সায়ানাইড, ফরমালডিহাইড, ইথানল, ইথেন প্রভৃতি জৈব যৌগও থাকে।
২০০৯ এ নাসার স্টারডাস্ট মিশনে নিউক্লিয়াসের ধূলায় গ্লাইসিন অ্যামিনো এসিডের উপস্থিতি পাওয়া গেছে।
নিউক্লিয়াইটির প্রতিফলন ক্ষমতা সৌরজগতের মধ্যে সবচেয়ে কম; হ্যালির ধূমকেতুর ক্ষেত্রে ১-২% ও বোরেলীর ধূমকেতুর ২.৪% - ৩.০%।
এ কারণে নিউক্লিয়াইটি প্রয়োজনীয় সূর্যালোক শোষণ করে গ্যাসীয় প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করে।
ধুমকেতুর নিউক্লিয়ের বাইরের পৃষ্ঠতলগুলির খুব কম আলবেডো থাকে যা এগুলি সৌরজগতের মধ্যে পাওয়া সর্বনিম্ন প্রতিফলিত বস্তুগুলিতে পরিণত করে। জিত্তো স্থান অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে হ্যালি ধূমকেতুর নিউক্লিয়াস তার উপর পড়ার প্রায় চার শতাংশ আলোক প্রতিফলিত করে, এবং ডিপ স্পেস ১ আবিষ্কার করেছে যে ধূমকেত বোর্লির পৃষ্ঠটি ৩.০% এরও কম প্রতিফলিত করে; যেখানে অ্যাসফল্ট সাত শতাংশ প্রতিবিম্বিত করে। নিউক্লিয়াসের কৃষ্ণ পৃষ্ঠের উপাদানগুলি জটিল জৈব যৌগগুলি নিয়ে গঠিত হতে পারে। সোলার হিটিং হালকা উদ্বায়ী যৌগগুলি ছড়িয়ে দেয়, বড় বা জৈব যৌগগুলিকে পিছনে ফেলে যা টার অপরিশোধিত তেলের মতো খুব কালো হয়। ধুমকেতুর পৃষ্ঠগুলির স্বল্প প্রতিবিম্বতা তাদের তাপ শোষণ করে তোলে যা তাদের আউটগ্যাসিং প্রক্রিয়াগুলি চালিত করে।
৩০ কিলোমিটার (১৯ মাইল)ব্যাসার্ধ ধূমকেতু নিউক্লিয়াই লক্ষ্য করা গেছে, তবে তাদের সঠিক আকার নির্ধারণ করা কঠিন। | ধুমকেতু চওড়ায় কত হতে পারে? | {
"answer_start": [
16,
16
],
"text": [
"১০০ মিটার থেকে ৪০ কি.মি. ",
"১০০ মিটার থেকে ৪০ কি.মি. "
]
} |
bn_wiki_0145_04 | ধূমকেতু গঠন | ধুমকেতু চওড়ায় ১০০ মিটার থেকে ৪০ কি.মি. পর্যন্ত হতে পারে। নিউক্লিয়াই’টি পাথর, ধূলা, জলীয় বরফ, বরফায়িত গ্যাস – কার্বন মনোক্সাইড, কার্বন ডাইঅক্সাইড, মিথেন, অ্যামোনিয়া দিয়ে গঠিত। এর সারফেস বা তলদেশ শুষ্ক ধূলোময় বা পাথুরে অর্থাৎ বরফ পাথরের ভাঁজে ভাঁজে থাকে। 'ডার্টি স্নোবল' তত্ত্ব মতে, নিউক্লিয়াসে ৮৫% বরফ থাকলে তাকে ধূমকেতুর নিউক্লিয়াস বলা যাবে। এরকম স্বল্প ভরের কারণে নিউক্লিয়াইটি গোলাকার না হয়ে অনিয়মিত আকৃতির হয়।
উপর্যুক্ত গ্যাসগুলো ছাড়াও মিথানল, সায়ানাইড, ফরমালডিহাইড, ইথানল, ইথেন প্রভৃতি জৈব যৌগও থাকে।
২০০৯ এ নাসার স্টারডাস্ট মিশনে নিউক্লিয়াসের ধূলায় গ্লাইসিন অ্যামিনো এসিডের উপস্থিতি পাওয়া গেছে।
নিউক্লিয়াইটির প্রতিফলন ক্ষমতা সৌরজগতের মধ্যে সবচেয়ে কম; হ্যালির ধূমকেতুর ক্ষেত্রে ১-২% ও বোরেলীর ধূমকেতুর ২.৪% - ৩.০%।
এ কারণে নিউক্লিয়াইটি প্রয়োজনীয় সূর্যালোক শোষণ করে গ্যাসীয় প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করে।
ধুমকেতুর নিউক্লিয়ের বাইরের পৃষ্ঠতলগুলির খুব কম আলবেডো থাকে যা এগুলি সৌরজগতের মধ্যে পাওয়া সর্বনিম্ন প্রতিফলিত বস্তুগুলিতে পরিণত করে। জিত্তো স্থান অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে হ্যালি ধূমকেতুর নিউক্লিয়াস তার উপর পড়ার প্রায় চার শতাংশ আলোক প্রতিফলিত করে, এবং ডিপ স্পেস ১ আবিষ্কার করেছে যে ধূমকেত বোর্লির পৃষ্ঠটি ৩.০% এরও কম প্রতিফলিত করে; যেখানে অ্যাসফল্ট সাত শতাংশ প্রতিবিম্বিত করে। নিউক্লিয়াসের কৃষ্ণ পৃষ্ঠের উপাদানগুলি জটিল জৈব যৌগগুলি নিয়ে গঠিত হতে পারে। সোলার হিটিং হালকা উদ্বায়ী যৌগগুলি ছড়িয়ে দেয়, বড় বা জৈব যৌগগুলিকে পিছনে ফেলে যা টার অপরিশোধিত তেলের মতো খুব কালো হয়। ধুমকেতুর পৃষ্ঠগুলির স্বল্প প্রতিবিম্বতা তাদের তাপ শোষণ করে তোলে যা তাদের আউটগ্যাসিং প্রক্রিয়াগুলি চালিত করে।
৩০ কিলোমিটার (১৯ মাইল)ব্যাসার্ধ ধূমকেতু নিউক্লিয়াই লক্ষ্য করা গেছে, তবে তাদের সঠিক আকার নির্ধারণ করা কঠিন। | কত সালে নাসার স্টারডাস্ট মিশনে নিউক্লিয়াসের ধূলায় গ্লাইসিন অ্যামিনো এসিডের উপস্থিতি পাওয়া গেছে? | {
"answer_start": [
522,
522
],
"text": [
"২০০৯",
"২০০৯"
]
} |
bn_wiki_0761_01 | বারকোড | ১৯৪৮ সালে ফিলাডেলফিয়া, পেনসিলভেনিয়া, যুক্তরাষ্ট্রের ড্রেক্সেল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ছাত্র বারনার্ড সিলভার স্থানীয় খাদ্য শৃঙ্খলের প্রেসিডেন্টকে চ্যালেঞ্জ করার পর স্বয়ংক্রিয় পণ্য শনাক্তকরণের উপর গবেষণা করার জন্য অনুমতি নেন। সিলভার তার বন্ধু নরম্যান জোসেফকে এ সম্পর্কে জানান এবং এর বিভিন্ন পদ্ধতি নিয়ে কাজ শুরু করেন। তারা প্রথমে অতিবেগুনী রঙের কালি ব্যবহার করেন কিন্তু এটি সহজে হালকা হয়ে যাচ্ছিল এবং এর দাম ছিল চড়া।
ড্রেক্সেল বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে উডল্যান্ড ফ্লোরিডাতে তার বাবার অ্যাপার্টমেন্টে চলে গিয়েছিলেন কারণ তার দৃঢ় বিশ্বাস ছিল যে তার পদ্বতির আরও উন্নয়ন সম্ভব। তিনি তার কাজ চালিয়ে যান। তিনি পরবর্তী অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন মোর্স কোড থেকে। সমুদ্র সৈকতের বালিতে তিনি তার প্রথম বারকোড তৈরি করেন। “আমি কেবল ডট এবং ড্যাশকে নিচের দিকে বড় করেছি। এবং তাদের জন্য চিকন এবং মোটা লাইন তৈরি করেছি।” কোড পড়ার জন্য তিনি সিনেমার অপটিক্যাল সাউন্ডট্রাক প্রযুক্তি গ্রহণ করেন। এক সাইড থেকে কাগজের মধ্য দিয়ে ৫০০ ওয়াট ক্ষমতার একটি লাইট বাল্বের আলোর মাধ্যমে একটি ফটোমাল্টিপ্লায়ার আলোকিত করে। পরে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে যদি এটি লাইনের বদলে বৃত্ত হিসেবে মুদ্রণ করা যায় তবে তা ভালো কাজ করবে যেকোন দিক থেকে স্ক্যান করার জন্য।
১৯৪৯ সালের ২০ শে অক্টোবর উডল্যান্ড এবং সিলভার এর জন্য একটি পেটেন্ট আবেদন করেন, যাতে যাতে রৈখিক এবং বুল’স আই এর নকশা মুদ্রণে বর্ণিত ছিল। পাশাপাশি তা পড়ার জন্য যান্ত্রিক এবং বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাও তাতে অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৫২ সালের ৭ অক্টোবর পেটেন্টটি ইস্যু করা হয়। ১৯৫১ সালে উডল্যান্ড আইবিএমে এর সাথে যোগাযোগ করেন এবং তাদের ব্যবস্থাটি উন্নয়ন করার জন্য উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করেন। আইবিএম অবশেষে এই ধারণার উপর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে যা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছে যে এটির বাস্তবায়ন সম্ভব, কিন্তু এর প্রক্রিয়াকরণের জন্য কিছু যন্ত্রপাতি দরকার যা ভবিষ্যতে হবে।
আইবিএম এর পেটেন্ট কেনান প্রস্তাব দিলেও তা গৃহীত হয় নি। ফিলকো ১৯৬২ সালে পেটেন্টটি ক্রয় করেন এবং কিছুদিন পর তা আরসিএ এর কাছে বিক্রি করে দেন। | বারনার্ড সিলভার কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন? | {
"answer_start": [
39,
39
],
"text": [
"যুক্তরাষ্ট্রের ড্রেক্সেল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের",
"যুক্তরাষ্ট্রের ড্রেক্সেল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের"
]
} |
bn_wiki_0761_02 | বারকোড | ১৯৪৮ সালে ফিলাডেলফিয়া, পেনসিলভেনিয়া, যুক্তরাষ্ট্রের ড্রেক্সেল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ছাত্র বারনার্ড সিলভার স্থানীয় খাদ্য শৃঙ্খলের প্রেসিডেন্টকে চ্যালেঞ্জ করার পর স্বয়ংক্রিয় পণ্য শনাক্তকরণের উপর গবেষণা করার জন্য অনুমতি নেন। সিলভার তার বন্ধু নরম্যান জোসেফকে এ সম্পর্কে জানান এবং এর বিভিন্ন পদ্ধতি নিয়ে কাজ শুরু করেন। তারা প্রথমে অতিবেগুনী রঙের কালি ব্যবহার করেন কিন্তু এটি সহজে হালকা হয়ে যাচ্ছিল এবং এর দাম ছিল চড়া।
ড্রেক্সেল বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে উডল্যান্ড ফ্লোরিডাতে তার বাবার অ্যাপার্টমেন্টে চলে গিয়েছিলেন কারণ তার দৃঢ় বিশ্বাস ছিল যে তার পদ্বতির আরও উন্নয়ন সম্ভব। তিনি তার কাজ চালিয়ে যান। তিনি পরবর্তী অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন মোর্স কোড থেকে। সমুদ্র সৈকতের বালিতে তিনি তার প্রথম বারকোড তৈরি করেন। “আমি কেবল ডট এবং ড্যাশকে নিচের দিকে বড় করেছি। এবং তাদের জন্য চিকন এবং মোটা লাইন তৈরি করেছি।” কোড পড়ার জন্য তিনি সিনেমার অপটিক্যাল সাউন্ডট্রাক প্রযুক্তি গ্রহণ করেন। এক সাইড থেকে কাগজের মধ্য দিয়ে ৫০০ ওয়াট ক্ষমতার একটি লাইট বাল্বের আলোর মাধ্যমে একটি ফটোমাল্টিপ্লায়ার আলোকিত করে। পরে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে যদি এটি লাইনের বদলে বৃত্ত হিসেবে মুদ্রণ করা যায় তবে তা ভালো কাজ করবে যেকোন দিক থেকে স্ক্যান করার জন্য।
১৯৪৯ সালের ২০ শে অক্টোবর উডল্যান্ড এবং সিলভার এর জন্য একটি পেটেন্ট আবেদন করেন, যাতে যাতে রৈখিক এবং বুল’স আই এর নকশা মুদ্রণে বর্ণিত ছিল। পাশাপাশি তা পড়ার জন্য যান্ত্রিক এবং বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাও তাতে অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৫২ সালের ৭ অক্টোবর পেটেন্টটি ইস্যু করা হয়। ১৯৫১ সালে উডল্যান্ড আইবিএমে এর সাথে যোগাযোগ করেন এবং তাদের ব্যবস্থাটি উন্নয়ন করার জন্য উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করেন। আইবিএম অবশেষে এই ধারণার উপর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে যা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছে যে এটির বাস্তবায়ন সম্ভব, কিন্তু এর প্রক্রিয়াকরণের জন্য কিছু যন্ত্রপাতি দরকার যা ভবিষ্যতে হবে।
আইবিএম এর পেটেন্ট কেনান প্রস্তাব দিলেও তা গৃহীত হয় নি। ফিলকো ১৯৬২ সালে পেটেন্টটি ক্রয় করেন এবং কিছুদিন পর তা আরসিএ এর কাছে বিক্রি করে দেন। | বর্তমানে সর্বত্র ব্যবহৃত সার্বজনীন পণ্য নম্বরের প্রথম শনাক্তকরণ ছিল কোনটি? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0761_05 | বারকোড | ১৯৪৮ সালে ফিলাডেলফিয়া, পেনসিলভেনিয়া, যুক্তরাষ্ট্রের ড্রেক্সেল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ছাত্র বারনার্ড সিলভার স্থানীয় খাদ্য শৃঙ্খলের প্রেসিডেন্টকে চ্যালেঞ্জ করার পর স্বয়ংক্রিয় পণ্য শনাক্তকরণের উপর গবেষণা করার জন্য অনুমতি নেন। সিলভার তার বন্ধু নরম্যান জোসেফকে এ সম্পর্কে জানান এবং এর বিভিন্ন পদ্ধতি নিয়ে কাজ শুরু করেন। তারা প্রথমে অতিবেগুনী রঙের কালি ব্যবহার করেন কিন্তু এটি সহজে হালকা হয়ে যাচ্ছিল এবং এর দাম ছিল চড়া।
ড্রেক্সেল বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে উডল্যান্ড ফ্লোরিডাতে তার বাবার অ্যাপার্টমেন্টে চলে গিয়েছিলেন কারণ তার দৃঢ় বিশ্বাস ছিল যে তার পদ্বতির আরও উন্নয়ন সম্ভব। তিনি তার কাজ চালিয়ে যান। তিনি পরবর্তী অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন মোর্স কোড থেকে। সমুদ্র সৈকতের বালিতে তিনি তার প্রথম বারকোড তৈরি করেন। “আমি কেবল ডট এবং ড্যাশকে নিচের দিকে বড় করেছি। এবং তাদের জন্য চিকন এবং মোটা লাইন তৈরি করেছি।” কোড পড়ার জন্য তিনি সিনেমার অপটিক্যাল সাউন্ডট্রাক প্রযুক্তি গ্রহণ করেন। এক সাইড থেকে কাগজের মধ্য দিয়ে ৫০০ ওয়াট ক্ষমতার একটি লাইট বাল্বের আলোর মাধ্যমে একটি ফটোমাল্টিপ্লায়ার আলোকিত করে। পরে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে যদি এটি লাইনের বদলে বৃত্ত হিসেবে মুদ্রণ করা যায় তবে তা ভালো কাজ করবে যেকোন দিক থেকে স্ক্যান করার জন্য।
১৯৪৯ সালের ২০ শে অক্টোবর উডল্যান্ড এবং সিলভার এর জন্য একটি পেটেন্ট আবেদন করেন, যাতে যাতে রৈখিক এবং বুল’স আই এর নকশা মুদ্রণে বর্ণিত ছিল। পাশাপাশি তা পড়ার জন্য যান্ত্রিক এবং বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাও তাতে অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৫২ সালের ৭ অক্টোবর পেটেন্টটি ইস্যু করা হয়। ১৯৫১ সালে উডল্যান্ড আইবিএমে এর সাথে যোগাযোগ করেন এবং তাদের ব্যবস্থাটি উন্নয়ন করার জন্য উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করেন। আইবিএম অবশেষে এই ধারণার উপর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে যা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছে যে এটির বাস্তবায়ন সম্ভব, কিন্তু এর প্রক্রিয়াকরণের জন্য কিছু যন্ত্রপাতি দরকার যা ভবিষ্যতে হবে।
আইবিএম এর পেটেন্ট কেনান প্রস্তাব দিলেও তা গৃহীত হয় নি। ফিলকো ১৯৬২ সালে পেটেন্টটি ক্রয় করেন এবং কিছুদিন পর তা আরসিএ এর কাছে বিক্রি করে দেন। | বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় দ্বিমাত্রিক বারকোড কোনটি? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2273_01 | মানিক সরকার | মানিক সরকার ( আসল নাম প্রফুল্লচন্দ্র সরকার - পি সি সরকার ) হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন আলোক শিল্পী, অ্যানিমেটর, ইঞ্জিনিয়ার এবং লেজার শিল্পী তিনি চারুকলা, কার্টুন, অ্যানিমেশন, লেসার আর্ট শিল্পী এবং সারা বিশ্বের প্রেক্ষাগৃহে লেসার সহযোগে প্রাণবন্ত প্রদর্শনীর মাধ্যমে তার শিল্পীসত্তার পরিচয় উপস্থাপন করেন। তার এনিমেটেড সমস্ত চিত্রগুলি ভারতের শিশুদের গল্প আধারিত এবং সেগুলি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারের সম্মানিত। বিগত পঁচিশ বৎসর ধরে সেগুলি সরকারি প্রচার মাধ্যমে সম্প্রচারিত হচ্ছে তার লেসার আর্ট এবং বিভিন্ন ধরনের অ্যানিমেশন পরিবেশনা ইন্টারন্যাশনাল লেসার ডিসপ্লে অ্যাসোসিয়েশনের বৈশ্বিক পুরস্কার লাভ করেছে।
মানিক সরকার বৃটিশ ভারতের অধুনা বাংলাদেশের টাঙ্গাইলে ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দের ২৯ শে নভেম্বর জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি কিংবদন্তি ভারতীয় জাদুকর প্রতুল চন্দ্র সরকার ও বাসন্তী দেবীর জ্যেষ্ঠপুত্র। তার দুই জ্যেষ্ঠা ভগিনীরা হলেন ইলা ও গীতা এবং কনিষ্ঠ দুই ভ্রাতা হলেন প্রদীপচন্দ্র সরকার বা পি সি সরকার জুনিয়র ও প্রভাসচন্দ্র সরকার বা পি সি সরকার ইয়ং। এরা দুজনেই জাদুকর। তিনি শিখা দেবীকে বিবাহ করেন এবং তাঁদের দুই কন্যারা হলেন পিয়া ও পায়েল।
যুবা বয়সে তিনি সারা বিশ্বে ভ্রমণকারী পিতার মঞ্চে সহকারী হিসাবে কাজ করতেন। পিতার মঞ্চের দৃশ্যপট অঙ্কন, মঞ্চটিকে আলোর নক্সায় সজ্জিত করতে, আলোকসম্পাতের পরিকল্পনা করতেন প্রায়ই। তবে তিনি জাদুবিদ্যাকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করতে চাননি বরং আলো ও শিল্পকলার মাঝে যে জাদু তিনি দেখেছেন, তাকে লেসারে পরিস্ফুট করতে আগ্রহী হলেন
কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারতীয় প্রযুক্তিক প্রতিষ্ঠান থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ প্রথম শ্রেণীতে স্নাতক ডিগ্রি লাভের পর, উচ্চ শিক্ষার্থে ও আলোক প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে শিল্পকলাচর্চা করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান। ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। | মানিক সরকার কে? | {
"answer_start": [
64,
64
],
"text": [
"ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন আলোক শিল্পী, অ্যানিমেটর, ইঞ্জিনিয়ার এবং লেজার শিল্পী",
"ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন আলোক শিল্পী, অ্যানিমেটর, ইঞ্জিনিয়ার এবং লেজার শিল্পী"
]
} |
bn_wiki_2273_04 | মানিক সরকার | মানিক সরকার ( আসল নাম প্রফুল্লচন্দ্র সরকার - পি সি সরকার ) হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন আলোক শিল্পী, অ্যানিমেটর, ইঞ্জিনিয়ার এবং লেজার শিল্পী তিনি চারুকলা, কার্টুন, অ্যানিমেশন, লেসার আর্ট শিল্পী এবং সারা বিশ্বের প্রেক্ষাগৃহে লেসার সহযোগে প্রাণবন্ত প্রদর্শনীর মাধ্যমে তার শিল্পীসত্তার পরিচয় উপস্থাপন করেন। তার এনিমেটেড সমস্ত চিত্রগুলি ভারতের শিশুদের গল্প আধারিত এবং সেগুলি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারের সম্মানিত। বিগত পঁচিশ বৎসর ধরে সেগুলি সরকারি প্রচার মাধ্যমে সম্প্রচারিত হচ্ছে তার লেসার আর্ট এবং বিভিন্ন ধরনের অ্যানিমেশন পরিবেশনা ইন্টারন্যাশনাল লেসার ডিসপ্লে অ্যাসোসিয়েশনের বৈশ্বিক পুরস্কার লাভ করেছে।
মানিক সরকার বৃটিশ ভারতের অধুনা বাংলাদেশের টাঙ্গাইলে ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দের ২৯ শে নভেম্বর জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি কিংবদন্তি ভারতীয় জাদুকর প্রতুল চন্দ্র সরকার ও বাসন্তী দেবীর জ্যেষ্ঠপুত্র। তার দুই জ্যেষ্ঠা ভগিনীরা হলেন ইলা ও গীতা এবং কনিষ্ঠ দুই ভ্রাতা হলেন প্রদীপচন্দ্র সরকার বা পি সি সরকার জুনিয়র ও প্রভাসচন্দ্র সরকার বা পি সি সরকার ইয়ং। এরা দুজনেই জাদুকর। তিনি শিখা দেবীকে বিবাহ করেন এবং তাঁদের দুই কন্যারা হলেন পিয়া ও পায়েল।
যুবা বয়সে তিনি সারা বিশ্বে ভ্রমণকারী পিতার মঞ্চে সহকারী হিসাবে কাজ করতেন। পিতার মঞ্চের দৃশ্যপট অঙ্কন, মঞ্চটিকে আলোর নক্সায় সজ্জিত করতে, আলোকসম্পাতের পরিকল্পনা করতেন প্রায়ই। তবে তিনি জাদুবিদ্যাকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করতে চাননি বরং আলো ও শিল্পকলার মাঝে যে জাদু তিনি দেখেছেন, তাকে লেসারে পরিস্ফুট করতে আগ্রহী হলেন
কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারতীয় প্রযুক্তিক প্রতিষ্ঠান থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ প্রথম শ্রেণীতে স্নাতক ডিগ্রি লাভের পর, উচ্চ শিক্ষার্থে ও আলোক প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে শিল্পকলাচর্চা করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান। ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। | মানিক সরকার কোথায় জন্ম গ্রহণ করেন? | {
"answer_start": [
645,
645
],
"text": [
"বৃটিশ ভারতের অধুনা বাংলাদেশের টাঙ্গাইলে",
"বৃটিশ ভারতের অধুনা বাংলাদেশের টাঙ্গাইলে"
]
} |
bn_wiki_2273_05 | মানিক সরকার | মানিক সরকার ( আসল নাম প্রফুল্লচন্দ্র সরকার - পি সি সরকার ) হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন আলোক শিল্পী, অ্যানিমেটর, ইঞ্জিনিয়ার এবং লেজার শিল্পী তিনি চারুকলা, কার্টুন, অ্যানিমেশন, লেসার আর্ট শিল্পী এবং সারা বিশ্বের প্রেক্ষাগৃহে লেসার সহযোগে প্রাণবন্ত প্রদর্শনীর মাধ্যমে তার শিল্পীসত্তার পরিচয় উপস্থাপন করেন। তার এনিমেটেড সমস্ত চিত্রগুলি ভারতের শিশুদের গল্প আধারিত এবং সেগুলি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারের সম্মানিত। বিগত পঁচিশ বৎসর ধরে সেগুলি সরকারি প্রচার মাধ্যমে সম্প্রচারিত হচ্ছে তার লেসার আর্ট এবং বিভিন্ন ধরনের অ্যানিমেশন পরিবেশনা ইন্টারন্যাশনাল লেসার ডিসপ্লে অ্যাসোসিয়েশনের বৈশ্বিক পুরস্কার লাভ করেছে।
মানিক সরকার বৃটিশ ভারতের অধুনা বাংলাদেশের টাঙ্গাইলে ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দের ২৯ শে নভেম্বর জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি কিংবদন্তি ভারতীয় জাদুকর প্রতুল চন্দ্র সরকার ও বাসন্তী দেবীর জ্যেষ্ঠপুত্র। তার দুই জ্যেষ্ঠা ভগিনীরা হলেন ইলা ও গীতা এবং কনিষ্ঠ দুই ভ্রাতা হলেন প্রদীপচন্দ্র সরকার বা পি সি সরকার জুনিয়র ও প্রভাসচন্দ্র সরকার বা পি সি সরকার ইয়ং। এরা দুজনেই জাদুকর। তিনি শিখা দেবীকে বিবাহ করেন এবং তাঁদের দুই কন্যারা হলেন পিয়া ও পায়েল।
যুবা বয়সে তিনি সারা বিশ্বে ভ্রমণকারী পিতার মঞ্চে সহকারী হিসাবে কাজ করতেন। পিতার মঞ্চের দৃশ্যপট অঙ্কন, মঞ্চটিকে আলোর নক্সায় সজ্জিত করতে, আলোকসম্পাতের পরিকল্পনা করতেন প্রায়ই। তবে তিনি জাদুবিদ্যাকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করতে চাননি বরং আলো ও শিল্পকলার মাঝে যে জাদু তিনি দেখেছেন, তাকে লেসারে পরিস্ফুট করতে আগ্রহী হলেন
কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারতীয় প্রযুক্তিক প্রতিষ্ঠান থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ প্রথম শ্রেণীতে স্নাতক ডিগ্রি লাভের পর, উচ্চ শিক্ষার্থে ও আলোক প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে শিল্পকলাচর্চা করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান। ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। | কিংবদন্তি ভারতীয় জাদুকর প্রতুল চন্দ্র সরকার এর স্ত্রীর নাম কী? | {
"answer_start": [
788,
788
],
"text": [
"বাসন্তী দেবী",
"বাসন্তী দেবী"
]
} |
bn_wiki_1181_01 | কামায়নি এক্সপ্রেস | কামায়নি এক্সপ্রেস (ট্রেন নম্বর ১১০৭১/১১০৭২) হলো ইন্ডিয়ান রেলওয়ে দ্বারা পরিচালিত একটি ডেইলি এক্সপ্রেস ট্রেন যা মুম্বাই লোকমান্য তিলক টার্মিনাস স্টেশন এবং বারাণসী রেলওয়ে স্টেশন এর মধ্যে চলাচল করে থাকে । এটি সেন্ট্রাল রেলওয়ের একমাত্র ট্রেন যা মুম্বাই হতে ভূপাল হয়ে বারাণসী চলাচল করে থাকে । ২০১৫ সালের ৪ আগস্ট ট্রেনটি মধ্যপ্রদেশের হাড্রায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়।ট্রেনটি প্রতিদিন মুম্বাই এর লোকমানিয়া তিলক টার্মিনাস স্টেশন এবং বারাণসী জংশন হতে চলাচল করে, প্রতিদিন প্রায় ৩০ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময়ে প্রায় ১৬৩৬ কিলোমিটার(১০১৭ মাইল)পথ চলাচল করে থাকে । | কামায়নি এক্সপ্রেস কী? | {
"answer_start": [
88,
88
],
"text": [
"ডেইলি এক্সপ্রেস ট্রেন",
"ডেইলি এক্সপ্রেস ট্রেন"
]
} |
bn_wiki_1181_02 | কামায়নি এক্সপ্রেস | কামায়নি এক্সপ্রেস (ট্রেন নম্বর ১১০৭১/১১০৭২) হলো ইন্ডিয়ান রেলওয়ে দ্বারা পরিচালিত একটি ডেইলি এক্সপ্রেস ট্রেন যা মুম্বাই লোকমান্য তিলক টার্মিনাস স্টেশন এবং বারাণসী রেলওয়ে স্টেশন এর মধ্যে চলাচল করে থাকে । এটি সেন্ট্রাল রেলওয়ের একমাত্র ট্রেন যা মুম্বাই হতে ভূপাল হয়ে বারাণসী চলাচল করে থাকে । ২০১৫ সালের ৪ আগস্ট ট্রেনটি মধ্যপ্রদেশের হাড্রায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়।ট্রেনটি প্রতিদিন মুম্বাই এর লোকমানিয়া তিলক টার্মিনাস স্টেশন এবং বারাণসী জংশন হতে চলাচল করে, প্রতিদিন প্রায় ৩০ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময়ে প্রায় ১৬৩৬ কিলোমিটার(১০১৭ মাইল)পথ চলাচল করে থাকে । | কামায়নি এক্সপ্রেস কোন রেলওয়ে দ্বারা পরিচালিত? | {
"answer_start": [
49,
49
],
"text": [
"ইন্ডিয়ান",
"ইন্ডিয়ান"
]
} |
bn_wiki_1181_03 | কামায়নি এক্সপ্রেস | কামায়নি এক্সপ্রেস (ট্রেন নম্বর ১১০৭১/১১০৭২) হলো ইন্ডিয়ান রেলওয়ে দ্বারা পরিচালিত একটি ডেইলি এক্সপ্রেস ট্রেন যা মুম্বাই লোকমান্য তিলক টার্মিনাস স্টেশন এবং বারাণসী রেলওয়ে স্টেশন এর মধ্যে চলাচল করে থাকে । এটি সেন্ট্রাল রেলওয়ের একমাত্র ট্রেন যা মুম্বাই হতে ভূপাল হয়ে বারাণসী চলাচল করে থাকে । ২০১৫ সালের ৪ আগস্ট ট্রেনটি মধ্যপ্রদেশের হাড্রায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়।ট্রেনটি প্রতিদিন মুম্বাই এর লোকমানিয়া তিলক টার্মিনাস স্টেশন এবং বারাণসী জংশন হতে চলাচল করে, প্রতিদিন প্রায় ৩০ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময়ে প্রায় ১৬৩৬ কিলোমিটার(১০১৭ মাইল)পথ চলাচল করে থাকে । | কামায়নি এক্সপ্রেস কোথায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়? | {
"answer_start": [
321,
321
],
"text": [
"মধ্যপ্রদেশের হাড্রায়",
"মধ্যপ্রদেশের হাড্রায়"
]
} |
bn_wiki_1181_04 | কামায়নি এক্সপ্রেস | কামায়নি এক্সপ্রেস (ট্রেন নম্বর ১১০৭১/১১০৭২) হলো ইন্ডিয়ান রেলওয়ে দ্বারা পরিচালিত একটি ডেইলি এক্সপ্রেস ট্রেন যা মুম্বাই লোকমান্য তিলক টার্মিনাস স্টেশন এবং বারাণসী রেলওয়ে স্টেশন এর মধ্যে চলাচল করে থাকে । এটি সেন্ট্রাল রেলওয়ের একমাত্র ট্রেন যা মুম্বাই হতে ভূপাল হয়ে বারাণসী চলাচল করে থাকে । ২০১৫ সালের ৪ আগস্ট ট্রেনটি মধ্যপ্রদেশের হাড্রায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়।ট্রেনটি প্রতিদিন মুম্বাই এর লোকমানিয়া তিলক টার্মিনাস স্টেশন এবং বারাণসী জংশন হতে চলাচল করে, প্রতিদিন প্রায় ৩০ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময়ে প্রায় ১৬৩৬ কিলোমিটার(১০১৭ মাইল)পথ চলাচল করে থাকে । | কামায়নি এক্সপ্রেস প্রতিদিন কয় কিলোমিটার পথ চলাচল করে? | {
"answer_start": [
503,
503
],
"text": [
"১৬৩৬ কিলোমিটার",
"১৬৩৬ কিলোমিটার"
]
} |
bn_wiki_1181_05 | কামায়নি এক্সপ্রেস | কামায়নি এক্সপ্রেস (ট্রেন নম্বর ১১০৭১/১১০৭২) হলো ইন্ডিয়ান রেলওয়ে দ্বারা পরিচালিত একটি ডেইলি এক্সপ্রেস ট্রেন যা মুম্বাই লোকমান্য তিলক টার্মিনাস স্টেশন এবং বারাণসী রেলওয়ে স্টেশন এর মধ্যে চলাচল করে থাকে । এটি সেন্ট্রাল রেলওয়ের একমাত্র ট্রেন যা মুম্বাই হতে ভূপাল হয়ে বারাণসী চলাচল করে থাকে । ২০১৫ সালের ৪ আগস্ট ট্রেনটি মধ্যপ্রদেশের হাড্রায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়।ট্রেনটি প্রতিদিন মুম্বাই এর লোকমানিয়া তিলক টার্মিনাস স্টেশন এবং বারাণসী জংশন হতে চলাচল করে, প্রতিদিন প্রায় ৩০ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময়ে প্রায় ১৬৩৬ কিলোমিটার(১০১৭ মাইল)পথ চলাচল করে থাকে । | কামায়নি এক্সপ্রেস এ কয়টি সাধারণ শ্রেণির কোচ রয়েছে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2734_01 | লুডভিগ বোলৎসমান | লুডভিগ এডুয়ার্ড বোলৎসমান (২০শে ফেব্রুয়ারি, ১৮৪৪ - ৫ই সেপ্টেম্বর, ১৯০৬) প্রখ্যাত অষ্ট্রীয় পদার্থবিজ্ঞানী, দার্শনিক ও গণিতজ্ঞ। তিনিই প্রথম বলেছিলেন, পরমাণুকে না দেখলেও কিছু পরিসাংখ্যিক সমীকরণের মাধ্যমে তাদের গতিবিধি বর্ণনা করা সম্ভব। এভাবেই তিনি পরিসাংখ্যিক গতিবিদ্যার জন্ম দেন। তখনকার প্রতিষ্ঠিত নিয়মের বাইরে গিয়ে তিনি আরও বলেছিলেন, তাপগতিবিদ্যায় সম্ভাব্যতার ধারণা সংযোজন করা উচিত। এভাবে তার হাত ধরে পরিসাংখ্যিক তাপগতিবিদ্যারও জন্ম হয়েছিল। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন প্রকৃতির বিশৃঙ্খলাকে এনট্রপি নামক একটি গাণিতিক রাশির মাধ্যমে পরিমাপ করা সম্ভব। সে সময় প্রচলিত ধ্রুব প্রাকৃতিক নিয়মের বিরুদ্ধে গিয়ে প্রকৃতির বাস্তব বিশৃঙ্খলা এবং সম্ভাব্যতার প্রভাব আবিষ্কার করেছিলেন বলেই তাকে বলা হয় দ্য জিনিয়াস অফ ডিসঅর্ডার।
পেশাগত জীবনে আর্নস্ট মাখ-এর মত বিজ্ঞানীদের সক্রিয় বিরোধিতায় তিনি হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। মাখ এবং তার সমর্থকরা পরমাণু পর্যবেক্ষণ করা যায় না বলে তা বিশ্বাস করতেন না, বরং সবকিছু শক্তি দিয়ে ব্যাখ্যার চেষ্টা করতেন। আজীবন মাখ এবং অস্টভাল্ডদের শক্তিবাদ (এনার্জেটিক্স) নামের এই তত্ত্বের বিরোধিতা করেছেন বোলৎসমান। অন্যদিকে ব্যক্তিগত জীবনে তার মা এবং ১১ বছরের ছেলের মৃত্যুতে তিনি ভেঙে পড়েন। মনস্তত্ত্ববিদদের মতে, এই জিনিয়াস অফ ডিসঅর্ডার যে রোগে ভুগছিলেন তার নাম বাইপোলার ডিসঅর্ডার। জার্মানির লাইপৎসিগে একবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। সবশেষে ১৯০৬ সালে ইতালির ত্রিয়েস্তের নিকটে একটি স্থানে আত্মহত্যার মাধ্যমেই এই মহান বিজ্ঞানীর জীবনাবসান ঘটে। বলা হয় আর ২০ বছর বেঁচে থাকলে তিনি দেখে যেতে পারতেন যে, তার পরমাণু এবং সম্ভাব্যতার প্রতি নিরংকুশ সমর্থনই জয়লাভ করেছে, শক্তিবাদ ছদ্ম-বিজ্ঞান হিসেবে পরিত্যক্ত হয়েছে।
বোলৎসমানের গবেষণা আধুনিক কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞান এবং কোয়ান্টাম বিশ্বতত্ত্বের জন্যও খুব প্রয়োজনীয়। বোলৎসমান মনে করতেন সমগ্র মহাবিশ্ব (বহুবিশ্ব) তাপীয় সাম্যাবস্থায় আছে। তিনি এও বুঝতে পেরেছিলেন, তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্র পরম নয়, বরং পরিসাংখ্যিক। সুতরাং সেই সমগ্র মহাবিশ্বের মধ্যে অপরিহার্যভাবেই পরিসাংখ্যিক ব্যত্যয় (ফ্লাকচুয়েশন) শুরু হবে এবং তার স্থানে স্থানে সাম্যাবস্থা থেকে বিচ্যুতি দেখা দেবে। এই স্থানীয় বিচ্যুতিগুলোই জন্ম দেবে আমাদের মত অসংখ্য মহাবিশ্বের। বর্তমানে অবশ্য এ ধরনের চিন্তাধারাকে আক্ষরিক অর্থে গ্রহণ করা হয় না। কারণ পরিসাংখ্যিক ব্যত্যয় বিরল এবং একটি মহাবিশ্ব সৃষ্টির মত ব্যত্যয় আরও বিরল। তবে জ্ঞানের এই ধারার অগ্রদূত হিসেবে লুক্রেতিউসের পরই বোলৎসমানের নাম চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। | পরমাণুকে না দেখলেও কিছু পরিসাংখ্যিক সমীকরণের মাধ্যমে তাদের গতিবিধি বর্ণনা করা সম্ভব- প্রথম কে বলেছিলেন? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"লুডভিগ এডুয়ার্ড বোলৎসমান",
"লুডভিগ এডুয়ার্ড বোলৎসমান"
]
} |
bn_wiki_2734_02 | লুডভিগ বোলৎসমান | লুডভিগ এডুয়ার্ড বোলৎসমান (২০শে ফেব্রুয়ারি, ১৮৪৪ - ৫ই সেপ্টেম্বর, ১৯০৬) প্রখ্যাত অষ্ট্রীয় পদার্থবিজ্ঞানী, দার্শনিক ও গণিতজ্ঞ। তিনিই প্রথম বলেছিলেন, পরমাণুকে না দেখলেও কিছু পরিসাংখ্যিক সমীকরণের মাধ্যমে তাদের গতিবিধি বর্ণনা করা সম্ভব। এভাবেই তিনি পরিসাংখ্যিক গতিবিদ্যার জন্ম দেন। তখনকার প্রতিষ্ঠিত নিয়মের বাইরে গিয়ে তিনি আরও বলেছিলেন, তাপগতিবিদ্যায় সম্ভাব্যতার ধারণা সংযোজন করা উচিত। এভাবে তার হাত ধরে পরিসাংখ্যিক তাপগতিবিদ্যারও জন্ম হয়েছিল। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন প্রকৃতির বিশৃঙ্খলাকে এনট্রপি নামক একটি গাণিতিক রাশির মাধ্যমে পরিমাপ করা সম্ভব। সে সময় প্রচলিত ধ্রুব প্রাকৃতিক নিয়মের বিরুদ্ধে গিয়ে প্রকৃতির বাস্তব বিশৃঙ্খলা এবং সম্ভাব্যতার প্রভাব আবিষ্কার করেছিলেন বলেই তাকে বলা হয় দ্য জিনিয়াস অফ ডিসঅর্ডার।
পেশাগত জীবনে আর্নস্ট মাখ-এর মত বিজ্ঞানীদের সক্রিয় বিরোধিতায় তিনি হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। মাখ এবং তার সমর্থকরা পরমাণু পর্যবেক্ষণ করা যায় না বলে তা বিশ্বাস করতেন না, বরং সবকিছু শক্তি দিয়ে ব্যাখ্যার চেষ্টা করতেন। আজীবন মাখ এবং অস্টভাল্ডদের শক্তিবাদ (এনার্জেটিক্স) নামের এই তত্ত্বের বিরোধিতা করেছেন বোলৎসমান। অন্যদিকে ব্যক্তিগত জীবনে তার মা এবং ১১ বছরের ছেলের মৃত্যুতে তিনি ভেঙে পড়েন। মনস্তত্ত্ববিদদের মতে, এই জিনিয়াস অফ ডিসঅর্ডার যে রোগে ভুগছিলেন তার নাম বাইপোলার ডিসঅর্ডার। জার্মানির লাইপৎসিগে একবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। সবশেষে ১৯০৬ সালে ইতালির ত্রিয়েস্তের নিকটে একটি স্থানে আত্মহত্যার মাধ্যমেই এই মহান বিজ্ঞানীর জীবনাবসান ঘটে। বলা হয় আর ২০ বছর বেঁচে থাকলে তিনি দেখে যেতে পারতেন যে, তার পরমাণু এবং সম্ভাব্যতার প্রতি নিরংকুশ সমর্থনই জয়লাভ করেছে, শক্তিবাদ ছদ্ম-বিজ্ঞান হিসেবে পরিত্যক্ত হয়েছে।
বোলৎসমানের গবেষণা আধুনিক কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞান এবং কোয়ান্টাম বিশ্বতত্ত্বের জন্যও খুব প্রয়োজনীয়। বোলৎসমান মনে করতেন সমগ্র মহাবিশ্ব (বহুবিশ্ব) তাপীয় সাম্যাবস্থায় আছে। তিনি এও বুঝতে পেরেছিলেন, তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্র পরম নয়, বরং পরিসাংখ্যিক। সুতরাং সেই সমগ্র মহাবিশ্বের মধ্যে অপরিহার্যভাবেই পরিসাংখ্যিক ব্যত্যয় (ফ্লাকচুয়েশন) শুরু হবে এবং তার স্থানে স্থানে সাম্যাবস্থা থেকে বিচ্যুতি দেখা দেবে। এই স্থানীয় বিচ্যুতিগুলোই জন্ম দেবে আমাদের মত অসংখ্য মহাবিশ্বের। বর্তমানে অবশ্য এ ধরনের চিন্তাধারাকে আক্ষরিক অর্থে গ্রহণ করা হয় না। কারণ পরিসাংখ্যিক ব্যত্যয় বিরল এবং একটি মহাবিশ্ব সৃষ্টির মত ব্যত্যয় আরও বিরল। তবে জ্ঞানের এই ধারার অগ্রদূত হিসেবে লুক্রেতিউসের পরই বোলৎসমানের নাম চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। | পরিসাংখ্যিক গতিবিদ্যার জন্ম দেন কে? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"লুডভিগ এডুয়ার্ড বোলৎসমান",
"লুডভিগ এডুয়ার্ড বোলৎসমান"
]
} |
bn_wiki_2734_04 | লুডভিগ বোলৎসমান | লুডভিগ এডুয়ার্ড বোলৎসমান (২০শে ফেব্রুয়ারি, ১৮৪৪ - ৫ই সেপ্টেম্বর, ১৯০৬) প্রখ্যাত অষ্ট্রীয় পদার্থবিজ্ঞানী, দার্শনিক ও গণিতজ্ঞ। তিনিই প্রথম বলেছিলেন, পরমাণুকে না দেখলেও কিছু পরিসাংখ্যিক সমীকরণের মাধ্যমে তাদের গতিবিধি বর্ণনা করা সম্ভব। এভাবেই তিনি পরিসাংখ্যিক গতিবিদ্যার জন্ম দেন। তখনকার প্রতিষ্ঠিত নিয়মের বাইরে গিয়ে তিনি আরও বলেছিলেন, তাপগতিবিদ্যায় সম্ভাব্যতার ধারণা সংযোজন করা উচিত। এভাবে তার হাত ধরে পরিসাংখ্যিক তাপগতিবিদ্যারও জন্ম হয়েছিল। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন প্রকৃতির বিশৃঙ্খলাকে এনট্রপি নামক একটি গাণিতিক রাশির মাধ্যমে পরিমাপ করা সম্ভব। সে সময় প্রচলিত ধ্রুব প্রাকৃতিক নিয়মের বিরুদ্ধে গিয়ে প্রকৃতির বাস্তব বিশৃঙ্খলা এবং সম্ভাব্যতার প্রভাব আবিষ্কার করেছিলেন বলেই তাকে বলা হয় দ্য জিনিয়াস অফ ডিসঅর্ডার।
পেশাগত জীবনে আর্নস্ট মাখ-এর মত বিজ্ঞানীদের সক্রিয় বিরোধিতায় তিনি হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। মাখ এবং তার সমর্থকরা পরমাণু পর্যবেক্ষণ করা যায় না বলে তা বিশ্বাস করতেন না, বরং সবকিছু শক্তি দিয়ে ব্যাখ্যার চেষ্টা করতেন। আজীবন মাখ এবং অস্টভাল্ডদের শক্তিবাদ (এনার্জেটিক্স) নামের এই তত্ত্বের বিরোধিতা করেছেন বোলৎসমান। অন্যদিকে ব্যক্তিগত জীবনে তার মা এবং ১১ বছরের ছেলের মৃত্যুতে তিনি ভেঙে পড়েন। মনস্তত্ত্ববিদদের মতে, এই জিনিয়াস অফ ডিসঅর্ডার যে রোগে ভুগছিলেন তার নাম বাইপোলার ডিসঅর্ডার। জার্মানির লাইপৎসিগে একবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। সবশেষে ১৯০৬ সালে ইতালির ত্রিয়েস্তের নিকটে একটি স্থানে আত্মহত্যার মাধ্যমেই এই মহান বিজ্ঞানীর জীবনাবসান ঘটে। বলা হয় আর ২০ বছর বেঁচে থাকলে তিনি দেখে যেতে পারতেন যে, তার পরমাণু এবং সম্ভাব্যতার প্রতি নিরংকুশ সমর্থনই জয়লাভ করেছে, শক্তিবাদ ছদ্ম-বিজ্ঞান হিসেবে পরিত্যক্ত হয়েছে।
বোলৎসমানের গবেষণা আধুনিক কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞান এবং কোয়ান্টাম বিশ্বতত্ত্বের জন্যও খুব প্রয়োজনীয়। বোলৎসমান মনে করতেন সমগ্র মহাবিশ্ব (বহুবিশ্ব) তাপীয় সাম্যাবস্থায় আছে। তিনি এও বুঝতে পেরেছিলেন, তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্র পরম নয়, বরং পরিসাংখ্যিক। সুতরাং সেই সমগ্র মহাবিশ্বের মধ্যে অপরিহার্যভাবেই পরিসাংখ্যিক ব্যত্যয় (ফ্লাকচুয়েশন) শুরু হবে এবং তার স্থানে স্থানে সাম্যাবস্থা থেকে বিচ্যুতি দেখা দেবে। এই স্থানীয় বিচ্যুতিগুলোই জন্ম দেবে আমাদের মত অসংখ্য মহাবিশ্বের। বর্তমানে অবশ্য এ ধরনের চিন্তাধারাকে আক্ষরিক অর্থে গ্রহণ করা হয় না। কারণ পরিসাংখ্যিক ব্যত্যয় বিরল এবং একটি মহাবিশ্ব সৃষ্টির মত ব্যত্যয় আরও বিরল। তবে জ্ঞানের এই ধারার অগ্রদূত হিসেবে লুক্রেতিউসের পরই বোলৎসমানের নাম চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। | বোলৎসম্যান ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন কত বছর বয়সে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2734_05 | লুডভিগ বোলৎসমান | লুডভিগ এডুয়ার্ড বোলৎসমান (২০শে ফেব্রুয়ারি, ১৮৪৪ - ৫ই সেপ্টেম্বর, ১৯০৬) প্রখ্যাত অষ্ট্রীয় পদার্থবিজ্ঞানী, দার্শনিক ও গণিতজ্ঞ। তিনিই প্রথম বলেছিলেন, পরমাণুকে না দেখলেও কিছু পরিসাংখ্যিক সমীকরণের মাধ্যমে তাদের গতিবিধি বর্ণনা করা সম্ভব। এভাবেই তিনি পরিসাংখ্যিক গতিবিদ্যার জন্ম দেন। তখনকার প্রতিষ্ঠিত নিয়মের বাইরে গিয়ে তিনি আরও বলেছিলেন, তাপগতিবিদ্যায় সম্ভাব্যতার ধারণা সংযোজন করা উচিত। এভাবে তার হাত ধরে পরিসাংখ্যিক তাপগতিবিদ্যারও জন্ম হয়েছিল। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন প্রকৃতির বিশৃঙ্খলাকে এনট্রপি নামক একটি গাণিতিক রাশির মাধ্যমে পরিমাপ করা সম্ভব। সে সময় প্রচলিত ধ্রুব প্রাকৃতিক নিয়মের বিরুদ্ধে গিয়ে প্রকৃতির বাস্তব বিশৃঙ্খলা এবং সম্ভাব্যতার প্রভাব আবিষ্কার করেছিলেন বলেই তাকে বলা হয় দ্য জিনিয়াস অফ ডিসঅর্ডার।
পেশাগত জীবনে আর্নস্ট মাখ-এর মত বিজ্ঞানীদের সক্রিয় বিরোধিতায় তিনি হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। মাখ এবং তার সমর্থকরা পরমাণু পর্যবেক্ষণ করা যায় না বলে তা বিশ্বাস করতেন না, বরং সবকিছু শক্তি দিয়ে ব্যাখ্যার চেষ্টা করতেন। আজীবন মাখ এবং অস্টভাল্ডদের শক্তিবাদ (এনার্জেটিক্স) নামের এই তত্ত্বের বিরোধিতা করেছেন বোলৎসমান। অন্যদিকে ব্যক্তিগত জীবনে তার মা এবং ১১ বছরের ছেলের মৃত্যুতে তিনি ভেঙে পড়েন। মনস্তত্ত্ববিদদের মতে, এই জিনিয়াস অফ ডিসঅর্ডার যে রোগে ভুগছিলেন তার নাম বাইপোলার ডিসঅর্ডার। জার্মানির লাইপৎসিগে একবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। সবশেষে ১৯০৬ সালে ইতালির ত্রিয়েস্তের নিকটে একটি স্থানে আত্মহত্যার মাধ্যমেই এই মহান বিজ্ঞানীর জীবনাবসান ঘটে। বলা হয় আর ২০ বছর বেঁচে থাকলে তিনি দেখে যেতে পারতেন যে, তার পরমাণু এবং সম্ভাব্যতার প্রতি নিরংকুশ সমর্থনই জয়লাভ করেছে, শক্তিবাদ ছদ্ম-বিজ্ঞান হিসেবে পরিত্যক্ত হয়েছে।
বোলৎসমানের গবেষণা আধুনিক কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞান এবং কোয়ান্টাম বিশ্বতত্ত্বের জন্যও খুব প্রয়োজনীয়। বোলৎসমান মনে করতেন সমগ্র মহাবিশ্ব (বহুবিশ্ব) তাপীয় সাম্যাবস্থায় আছে। তিনি এও বুঝতে পেরেছিলেন, তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্র পরম নয়, বরং পরিসাংখ্যিক। সুতরাং সেই সমগ্র মহাবিশ্বের মধ্যে অপরিহার্যভাবেই পরিসাংখ্যিক ব্যত্যয় (ফ্লাকচুয়েশন) শুরু হবে এবং তার স্থানে স্থানে সাম্যাবস্থা থেকে বিচ্যুতি দেখা দেবে। এই স্থানীয় বিচ্যুতিগুলোই জন্ম দেবে আমাদের মত অসংখ্য মহাবিশ্বের। বর্তমানে অবশ্য এ ধরনের চিন্তাধারাকে আক্ষরিক অর্থে গ্রহণ করা হয় না। কারণ পরিসাংখ্যিক ব্যত্যয় বিরল এবং একটি মহাবিশ্ব সৃষ্টির মত ব্যত্যয় আরও বিরল। তবে জ্ঞানের এই ধারার অগ্রদূত হিসেবে লুক্রেতিউসের পরই বোলৎসমানের নাম চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। | বোলৎসম্যান ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বিভাগে ভর্তি হন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2720_04 | জাবির ইবনে হায়য়ান | আবু মুসা জাবির ইবন হাইয়ান (জন্ম:৭২১ - মৃত্যু:৮১৫ খ্রিষ্টাব্দ) বিখ্যাত শিয়া মুসলিম বহুশাস্ত্রজ্ঞ। পাশ্চাত্য বিশ্বে তিনি জেবার নামে পরিচিত যা তার নামের লাতিন সংস্করণ। তিনি ছিলেন একাধারে রসায়নবিদ ও আলকেমিবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও জ্যোতিষী, প্রকৌশলী, দার্শনিক, পদার্থবিজ্ঞানী এবং ঔষধ বিশারদ ও চিকিৎসক। তার প্রকৃত জাতীয়তা সঠিকভাবে জানা যায়নি। অনেকে বলেন তিনি আরব, অনেকে আবার বলেন তিনি পারস্যের নাগরিক ছিলেন। তাকে "রসায়নের জনক" হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। জাবির ইবন হাইয়ান আলকেমিতে পরীক্ষণমূলক পদ্ধতির গোড়াপত্তন করেছিলেন।
১০ম শতাব্দীর প্রাথমিক দিকে, জাবিরের কাজের পরিচয় এবং সঠিক রচনাসমূহের সংগ্রহ ইসলামী চক্রের মধ্যে বিতর্ক ছিল। তিনি ১৩শ শতাব্দীতে ইউরোপে একজন বেনামী লেখক ছিলেন এবং পাশ্চাত্যের খ্রিস্টানরা লাতিন অনুযায়ী তার নাম "জেবার" দেন। সাধারণত তাকে ছদ্ম-জেবার হিসাবে উল্লেখ করে। তিনি কলম-নাম জেবার অধীনে আল-কেমি ও ধাতুবিদ লিখেন।
তিনি রসায়নের অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া আবিষ্কার করেছিলেন যার অনেকগুলো এখনও ব্যবহৃত হয়। যেমন: হাইড্রোক্লোরিক ও নাইট্রিক এসিড সংশ্লেষণ, পাতন এবং কেলাসীকরণ। তার অধিকাংশ রচনায় দুর্বোধ্য এবং বিভিন্নভাবে সংকেতায়িত। বিশেষজ্ঞ ছাড়া তার রচনা কেউ খুব একটা বোঝেন না, বিশেষজ্ঞদের মধ্যেও কেউ জানেন না ঠিক কি সংকেতের মাধ্যমে লিখেছিলেন তিনি। তাক্বিনের ধারণা এবং সে সময় আরবে প্রচলিত বিভিন্ন পদার্থের নামের মাধ্যমে তিনি বিস্তৃত রাসায়নিক সংখ্যায়ন পদ্ধতি তৈরি করেছিলেন। তার আলকেমি ক্যারিয়ার এই পদ্ধতিকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে। তাক্বিন বলতে আলকেমি গবেষণাগারে কৃত্রিমভাবে জীবন সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে বোঝায়। বর্তমানে প্রমাণিত হয়েছে যে, জাবিরের প্রাথমিক গবেষণামূলক রচনাগুলো পারস্যের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বৈজ্ঞানিক সংস্কৃতির পটভূমিতে রচিত হয়েছে। কৌশলগত শব্দভাণ্ডারে ব্যবহৃত ফার্সি ভাষা এবং মধ্য পারস্য দেশীয় শব্দের মাধ্যমে তার অভিসন্দর্ভগুলো পড়া যায়।তিনি লোহার মরিচা রোধক বার্নিস আবিষ্কার করেছিলেন।এছাড়া ধাতুর শোধন,তরলীকরন, বাষ্পীকরন ও তার আবিষ্কার।
তিনিই সর্বপ্রথম ইস্পাত তৈরী করার পদ্ধতি বের করেছেন। চুলের কলব,কাচ,লেখার কালি তৈরীর প্রক্রিয়া ও ব্যবহার বিধি সম্পর্কে বিস্তারিত বলেছিলেন।
জাবির ইবন হাইয়ানকে প্রায় ৩,০০০ থেরাপিই এবং নিবন্ধসমূহের কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে। তার রচনার পরিধি ছিল সুবিশাল: সৃষ্টিতত্ব, সঙ্গীত, ঔষধ, জাদু, জীববিজ্ঞান, রাসায়নিক প্রযুক্তি, জ্যামিতি, ব্যাকরণ, দর্শনশাস্ত্র, যুক্তিবিদ্যা, জীবিত প্রাণীর কৃত্রিম প্রজন্ম, জ্যোতির্বিদ্যার পূর্বাভাস এবং সাঙ্কেতিক ইমামি কাল্পনিক।
১১২টি বই বারমাকিডসকে উত্সর্গীকৃত করেছে।
দ্য সেভেন্টি বুক, যার বেশিরভাগ মধ্যযুগে লাতিন ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।
দ্য টেন বুক অন রেক্টিফিকেশন, আল-কেমির বিবরণ ধারণকারী, যেমন, পাইথাগোরাস (পিথাগোরাস), সক্রেটিস, প্লেটো এবং এরিস্টটল।
দ্য বুক অন ব্যালেন্স, এই গ্রুপে তার বিখ্যাত 'প্রকৃতি মধ্যে ভারসাম্য তত্ত্ব' রয়েছে। | ইলম আল মিজান কার রচনা? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2720_05 | জাবির ইবনে হায়য়ান | আবু মুসা জাবির ইবন হাইয়ান (জন্ম:৭২১ - মৃত্যু:৮১৫ খ্রিষ্টাব্দ) বিখ্যাত শিয়া মুসলিম বহুশাস্ত্রজ্ঞ। পাশ্চাত্য বিশ্বে তিনি জেবার নামে পরিচিত যা তার নামের লাতিন সংস্করণ। তিনি ছিলেন একাধারে রসায়নবিদ ও আলকেমিবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও জ্যোতিষী, প্রকৌশলী, দার্শনিক, পদার্থবিজ্ঞানী এবং ঔষধ বিশারদ ও চিকিৎসক। তার প্রকৃত জাতীয়তা সঠিকভাবে জানা যায়নি। অনেকে বলেন তিনি আরব, অনেকে আবার বলেন তিনি পারস্যের নাগরিক ছিলেন। তাকে "রসায়নের জনক" হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। জাবির ইবন হাইয়ান আলকেমিতে পরীক্ষণমূলক পদ্ধতির গোড়াপত্তন করেছিলেন।
১০ম শতাব্দীর প্রাথমিক দিকে, জাবিরের কাজের পরিচয় এবং সঠিক রচনাসমূহের সংগ্রহ ইসলামী চক্রের মধ্যে বিতর্ক ছিল। তিনি ১৩শ শতাব্দীতে ইউরোপে একজন বেনামী লেখক ছিলেন এবং পাশ্চাত্যের খ্রিস্টানরা লাতিন অনুযায়ী তার নাম "জেবার" দেন। সাধারণত তাকে ছদ্ম-জেবার হিসাবে উল্লেখ করে। তিনি কলম-নাম জেবার অধীনে আল-কেমি ও ধাতুবিদ লিখেন।
তিনি রসায়নের অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া আবিষ্কার করেছিলেন যার অনেকগুলো এখনও ব্যবহৃত হয়। যেমন: হাইড্রোক্লোরিক ও নাইট্রিক এসিড সংশ্লেষণ, পাতন এবং কেলাসীকরণ। তার অধিকাংশ রচনায় দুর্বোধ্য এবং বিভিন্নভাবে সংকেতায়িত। বিশেষজ্ঞ ছাড়া তার রচনা কেউ খুব একটা বোঝেন না, বিশেষজ্ঞদের মধ্যেও কেউ জানেন না ঠিক কি সংকেতের মাধ্যমে লিখেছিলেন তিনি। তাক্বিনের ধারণা এবং সে সময় আরবে প্রচলিত বিভিন্ন পদার্থের নামের মাধ্যমে তিনি বিস্তৃত রাসায়নিক সংখ্যায়ন পদ্ধতি তৈরি করেছিলেন। তার আলকেমি ক্যারিয়ার এই পদ্ধতিকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে। তাক্বিন বলতে আলকেমি গবেষণাগারে কৃত্রিমভাবে জীবন সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে বোঝায়। বর্তমানে প্রমাণিত হয়েছে যে, জাবিরের প্রাথমিক গবেষণামূলক রচনাগুলো পারস্যের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বৈজ্ঞানিক সংস্কৃতির পটভূমিতে রচিত হয়েছে। কৌশলগত শব্দভাণ্ডারে ব্যবহৃত ফার্সি ভাষা এবং মধ্য পারস্য দেশীয় শব্দের মাধ্যমে তার অভিসন্দর্ভগুলো পড়া যায়।তিনি লোহার মরিচা রোধক বার্নিস আবিষ্কার করেছিলেন।এছাড়া ধাতুর শোধন,তরলীকরন, বাষ্পীকরন ও তার আবিষ্কার।
তিনিই সর্বপ্রথম ইস্পাত তৈরী করার পদ্ধতি বের করেছেন। চুলের কলব,কাচ,লেখার কালি তৈরীর প্রক্রিয়া ও ব্যবহার বিধি সম্পর্কে বিস্তারিত বলেছিলেন।
জাবির ইবন হাইয়ানকে প্রায় ৩,০০০ থেরাপিই এবং নিবন্ধসমূহের কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে। তার রচনার পরিধি ছিল সুবিশাল: সৃষ্টিতত্ব, সঙ্গীত, ঔষধ, জাদু, জীববিজ্ঞান, রাসায়নিক প্রযুক্তি, জ্যামিতি, ব্যাকরণ, দর্শনশাস্ত্র, যুক্তিবিদ্যা, জীবিত প্রাণীর কৃত্রিম প্রজন্ম, জ্যোতির্বিদ্যার পূর্বাভাস এবং সাঙ্কেতিক ইমামি কাল্পনিক।
১১২টি বই বারমাকিডসকে উত্সর্গীকৃত করেছে।
দ্য সেভেন্টি বুক, যার বেশিরভাগ মধ্যযুগে লাতিন ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।
দ্য টেন বুক অন রেক্টিফিকেশন, আল-কেমির বিবরণ ধারণকারী, যেমন, পাইথাগোরাস (পিথাগোরাস), সক্রেটিস, প্লেটো এবং এরিস্টটল।
দ্য বুক অন ব্যালেন্স, এই গ্রুপে তার বিখ্যাত 'প্রকৃতি মধ্যে ভারসাম্য তত্ত্ব' রয়েছে। | জাবির ইবনে হাইয়ানের প্রধান ভাষা ছিল কোনটি? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2613_01 | বিজ্ঞানে নারী | ১৯০৩ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জয়ী প্রথম নারী মেরি স্কো্লোভস্কা-কুরি, বিকিরণ নিয়ে কাজ করার জন্য ১৯১১ সালে দ্বিতীয় বার নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হন। তিনিই প্রথম ব্যক্তি ছিলেন যিনি দুটো নোবেল পুরস্কার জিতেছিলেন। এমন বিরল কৃতিত্ব এ পর্যন্ত মাত্র তিনজন ব্যক্তি অর্জন করেছেন। ফ্রান্সের প্যারিসের সোরবোন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করা প্রথম নারীও ছিলেন মেরি কুরি।
তৎকালীন গ্রেট ব্রিটেন এবং আয়ারল্যান্ডে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করা প্রথম নারী ছিলেন অ্যালিস পেরি। তিনি ১৯০৬ সালে কুইন্স কলেজ, গ্যালওয়ে, আয়ারল্যান্ড থেকে স্নাতক করেছিলেন তিনি।
পারমাণবিক পুনরুৎপাদন প্রক্রিয়া আবিষ্কারে লিস মেইটনার প্রধান ভূমিকা পালন করেছিলেন। ১৯৩৮ সালে বার্লিন থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য না হওয়া পর্যন্ত বার্লিনের কায়সার উইলহেলম ইনস্টিটিউটের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান হিসাবে তিনি পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞানে রসায়ন বিভাগের প্রধান অটো হানের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করেছিলেন। ১৯৩৯ সালে বার্লিনে তার ভ্রাতুষ্পুত্র অটো ফ্রিশের সহযোগিতায়, মেইটনার হান এবং ফ্রিটস স্ট্রসম্যান দ্বারা পরিচালিত একটি পরীক্ষার জন্য তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা তৈরি করেছিলেন, যার ফলে পারমাণবিক পুনরুৎপাদনের বিষয়টি প্রদর্শিত হয়েছিল। ১৯৩৪ সালে নিউট্রনের সাথে ইউরেনিয়ামের ফারমির বোমাবর্ষণের ফলে নিউক্লিয়াসকে হালকা উপাদানে বিভক্ত করে ফিশন তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা প্রকৃতপক্ষে কেমিস্ট ইডা নডড্যাক (রেনিয়ামের সহ-আবিষ্কারক) দ্বারা প্রথম মুদ্রিত আকারে প্রকাশিত হয়েছিল, কিন্তু এটি সেই সময় এই বিষয়টি উপেক্ষা করা হয়েছিল, কারণ কোন গ্রুপ এই হালকা তেজস্ক্রিয় ফিশন উপাদানগুলোর মধ্যে কোনটি খুঁজে বের করার জন্য সমন্বিত প্রচেষ্টা গ্রহণ করেনি।
মারিয়া মন্টেসরি দক্ষিণ ইউরোপের প্রথম নারী ছিলেন যিনি একজন চিকিৎসক হিসেবে যোগ্যতা অর্জন করেছিলেন। তিনি শিশুদের রোগের প্রতি আগ্রহ তৈরি করেছিলেন এবং সমাজের অশিক্ষিত শ্রেণীকে শিক্ষিত করে তোলার প্রয়োজনীয়তায় বিশ্বাস করতেন। এজন্য তিনি জার্মান পেডাগগ ফ্রোবেলিয়ানের বক্তব্যের পাশাপাশি শিক্ষকদের জন্য প্রশিক্ষণের উন্নয়নের পক্ষে যুক্তি দিয়েছিলেন এবং তার সাধারণ শিক্ষামূলক কর্মসূচির জন্য নির্দিষ্ট নীতিও তৈরি করেছিলেন, যার প্রথমে ছিল ইন্দ্রিয়ের শিক্ষা এবং তারপর বুদ্ধিমত্তার শিক্ষা। মন্টেসরি একটি শিক্ষণ কর্মসূচি চালু করেছিলেন যা শারীরিক ও মানসিক সমস্যাযুক্ত শিশুদের পড়ার এবং লেখার সুযোগ করে দিয়েছিল। তিনি শিশুদের বারবার চেষ্টা করানোর মাধ্যমে দক্ষ করে তোলার চেষ্টা করেননি, বরং তাদের বিভিন্ন অনুশীলনের মাধ্যমে প্রস্তুত করে তোলার প্রয়াস নিয়েছিলেন। | ১৯০৩ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জয়ী প্রথম নারীর নাম কী ? | {
"answer_start": [
56,
56
],
"text": [
"মেরি স্কো্লোভস্কা-কুরি",
"মেরি স্কো্লোভস্কা-কুরি"
]
} |
bn_wiki_2613_02 | বিজ্ঞানে নারী | ১৯০৩ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জয়ী প্রথম নারী মেরি স্কো্লোভস্কা-কুরি, বিকিরণ নিয়ে কাজ করার জন্য ১৯১১ সালে দ্বিতীয় বার নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হন। তিনিই প্রথম ব্যক্তি ছিলেন যিনি দুটো নোবেল পুরস্কার জিতেছিলেন। এমন বিরল কৃতিত্ব এ পর্যন্ত মাত্র তিনজন ব্যক্তি অর্জন করেছেন। ফ্রান্সের প্যারিসের সোরবোন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করা প্রথম নারীও ছিলেন মেরি কুরি।
তৎকালীন গ্রেট ব্রিটেন এবং আয়ারল্যান্ডে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করা প্রথম নারী ছিলেন অ্যালিস পেরি। তিনি ১৯০৬ সালে কুইন্স কলেজ, গ্যালওয়ে, আয়ারল্যান্ড থেকে স্নাতক করেছিলেন তিনি।
পারমাণবিক পুনরুৎপাদন প্রক্রিয়া আবিষ্কারে লিস মেইটনার প্রধান ভূমিকা পালন করেছিলেন। ১৯৩৮ সালে বার্লিন থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য না হওয়া পর্যন্ত বার্লিনের কায়সার উইলহেলম ইনস্টিটিউটের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান হিসাবে তিনি পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞানে রসায়ন বিভাগের প্রধান অটো হানের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করেছিলেন। ১৯৩৯ সালে বার্লিনে তার ভ্রাতুষ্পুত্র অটো ফ্রিশের সহযোগিতায়, মেইটনার হান এবং ফ্রিটস স্ট্রসম্যান দ্বারা পরিচালিত একটি পরীক্ষার জন্য তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা তৈরি করেছিলেন, যার ফলে পারমাণবিক পুনরুৎপাদনের বিষয়টি প্রদর্শিত হয়েছিল। ১৯৩৪ সালে নিউট্রনের সাথে ইউরেনিয়ামের ফারমির বোমাবর্ষণের ফলে নিউক্লিয়াসকে হালকা উপাদানে বিভক্ত করে ফিশন তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা প্রকৃতপক্ষে কেমিস্ট ইডা নডড্যাক (রেনিয়ামের সহ-আবিষ্কারক) দ্বারা প্রথম মুদ্রিত আকারে প্রকাশিত হয়েছিল, কিন্তু এটি সেই সময় এই বিষয়টি উপেক্ষা করা হয়েছিল, কারণ কোন গ্রুপ এই হালকা তেজস্ক্রিয় ফিশন উপাদানগুলোর মধ্যে কোনটি খুঁজে বের করার জন্য সমন্বিত প্রচেষ্টা গ্রহণ করেনি।
মারিয়া মন্টেসরি দক্ষিণ ইউরোপের প্রথম নারী ছিলেন যিনি একজন চিকিৎসক হিসেবে যোগ্যতা অর্জন করেছিলেন। তিনি শিশুদের রোগের প্রতি আগ্রহ তৈরি করেছিলেন এবং সমাজের অশিক্ষিত শ্রেণীকে শিক্ষিত করে তোলার প্রয়োজনীয়তায় বিশ্বাস করতেন। এজন্য তিনি জার্মান পেডাগগ ফ্রোবেলিয়ানের বক্তব্যের পাশাপাশি শিক্ষকদের জন্য প্রশিক্ষণের উন্নয়নের পক্ষে যুক্তি দিয়েছিলেন এবং তার সাধারণ শিক্ষামূলক কর্মসূচির জন্য নির্দিষ্ট নীতিও তৈরি করেছিলেন, যার প্রথমে ছিল ইন্দ্রিয়ের শিক্ষা এবং তারপর বুদ্ধিমত্তার শিক্ষা। মন্টেসরি একটি শিক্ষণ কর্মসূচি চালু করেছিলেন যা শারীরিক ও মানসিক সমস্যাযুক্ত শিশুদের পড়ার এবং লেখার সুযোগ করে দিয়েছিল। তিনি শিশুদের বারবার চেষ্টা করানোর মাধ্যমে দক্ষ করে তোলার চেষ্টা করেননি, বরং তাদের বিভিন্ন অনুশীলনের মাধ্যমে প্রস্তুত করে তোলার প্রয়াস নিয়েছিলেন। | তৎকালীন গ্রেট ব্রিটেন এবং আয়ারল্যান্ডে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করা প্রথম নারী কে ছিলেন ? | {
"answer_start": [
469,
469
],
"text": [
"অ্যালিস পেরি",
"অ্যালিস পেরি"
]
} |
bn_wiki_2613_04 | বিজ্ঞানে নারী | ১৯০৩ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জয়ী প্রথম নারী মেরি স্কো্লোভস্কা-কুরি, বিকিরণ নিয়ে কাজ করার জন্য ১৯১১ সালে দ্বিতীয় বার নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হন। তিনিই প্রথম ব্যক্তি ছিলেন যিনি দুটো নোবেল পুরস্কার জিতেছিলেন। এমন বিরল কৃতিত্ব এ পর্যন্ত মাত্র তিনজন ব্যক্তি অর্জন করেছেন। ফ্রান্সের প্যারিসের সোরবোন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করা প্রথম নারীও ছিলেন মেরি কুরি।
তৎকালীন গ্রেট ব্রিটেন এবং আয়ারল্যান্ডে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করা প্রথম নারী ছিলেন অ্যালিস পেরি। তিনি ১৯০৬ সালে কুইন্স কলেজ, গ্যালওয়ে, আয়ারল্যান্ড থেকে স্নাতক করেছিলেন তিনি।
পারমাণবিক পুনরুৎপাদন প্রক্রিয়া আবিষ্কারে লিস মেইটনার প্রধান ভূমিকা পালন করেছিলেন। ১৯৩৮ সালে বার্লিন থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য না হওয়া পর্যন্ত বার্লিনের কায়সার উইলহেলম ইনস্টিটিউটের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান হিসাবে তিনি পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞানে রসায়ন বিভাগের প্রধান অটো হানের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করেছিলেন। ১৯৩৯ সালে বার্লিনে তার ভ্রাতুষ্পুত্র অটো ফ্রিশের সহযোগিতায়, মেইটনার হান এবং ফ্রিটস স্ট্রসম্যান দ্বারা পরিচালিত একটি পরীক্ষার জন্য তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা তৈরি করেছিলেন, যার ফলে পারমাণবিক পুনরুৎপাদনের বিষয়টি প্রদর্শিত হয়েছিল। ১৯৩৪ সালে নিউট্রনের সাথে ইউরেনিয়ামের ফারমির বোমাবর্ষণের ফলে নিউক্লিয়াসকে হালকা উপাদানে বিভক্ত করে ফিশন তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা প্রকৃতপক্ষে কেমিস্ট ইডা নডড্যাক (রেনিয়ামের সহ-আবিষ্কারক) দ্বারা প্রথম মুদ্রিত আকারে প্রকাশিত হয়েছিল, কিন্তু এটি সেই সময় এই বিষয়টি উপেক্ষা করা হয়েছিল, কারণ কোন গ্রুপ এই হালকা তেজস্ক্রিয় ফিশন উপাদানগুলোর মধ্যে কোনটি খুঁজে বের করার জন্য সমন্বিত প্রচেষ্টা গ্রহণ করেনি।
মারিয়া মন্টেসরি দক্ষিণ ইউরোপের প্রথম নারী ছিলেন যিনি একজন চিকিৎসক হিসেবে যোগ্যতা অর্জন করেছিলেন। তিনি শিশুদের রোগের প্রতি আগ্রহ তৈরি করেছিলেন এবং সমাজের অশিক্ষিত শ্রেণীকে শিক্ষিত করে তোলার প্রয়োজনীয়তায় বিশ্বাস করতেন। এজন্য তিনি জার্মান পেডাগগ ফ্রোবেলিয়ানের বক্তব্যের পাশাপাশি শিক্ষকদের জন্য প্রশিক্ষণের উন্নয়নের পক্ষে যুক্তি দিয়েছিলেন এবং তার সাধারণ শিক্ষামূলক কর্মসূচির জন্য নির্দিষ্ট নীতিও তৈরি করেছিলেন, যার প্রথমে ছিল ইন্দ্রিয়ের শিক্ষা এবং তারপর বুদ্ধিমত্তার শিক্ষা। মন্টেসরি একটি শিক্ষণ কর্মসূচি চালু করেছিলেন যা শারীরিক ও মানসিক সমস্যাযুক্ত শিশুদের পড়ার এবং লেখার সুযোগ করে দিয়েছিল। তিনি শিশুদের বারবার চেষ্টা করানোর মাধ্যমে দক্ষ করে তোলার চেষ্টা করেননি, বরং তাদের বিভিন্ন অনুশীলনের মাধ্যমে প্রস্তুত করে তোলার প্রয়াস নিয়েছিলেন। | সর্বপ্রথম ডাইনামিকাল সিস্টেম উইথ কেওস বিশ্লেষণ করেছিলেন কে ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2058_02 | নির্ভয়া সমরোহ | নির্ভয়া সমরোহ নারী অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য মহিলাদের জন্য সম্মান জাতীয় প্রচারণা দ্বারা অনুষ্ঠিত একটি বার্ষিক নৃত্য এবং সঙ্গীত উৎসব। ২০১২ দিল্লি গণধর্ষণ নির্যাতিতার নামে এই উৎসবটি নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতার সকল অত্যাচারিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে উপস্থাপন করা হয়।
নারী অধিকার কর্মী মানসী প্রধান কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত উৎসবটি প্রথম ৯ই জুলাই ২০১৩ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। উৎসবের দ্বিতীয় সংস্করণটি ২০১৫ সালের ৯ই এপ্রিল, নতুনদিল্লির ইন্ডিয়া হ্যাবিট্যাট সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। | কোথায় গণধর্ষণ নির্যাতিতার নামে এই উৎসবটি নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতার সকল অত্যাচারিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে উপস্থাপন করা হয়? | {
"answer_start": [
151,
151
],
"text": [
"দিল্লি",
"দিল্লি"
]
} |
bn_wiki_2058_04 | নির্ভয়া সমরোহ | নির্ভয়া সমরোহ নারী অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য মহিলাদের জন্য সম্মান জাতীয় প্রচারণা দ্বারা অনুষ্ঠিত একটি বার্ষিক নৃত্য এবং সঙ্গীত উৎসব। ২০১২ দিল্লি গণধর্ষণ নির্যাতিতার নামে এই উৎসবটি নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতার সকল অত্যাচারিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে উপস্থাপন করা হয়।
নারী অধিকার কর্মী মানসী প্রধান কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত উৎসবটি প্রথম ৯ই জুলাই ২০১৩ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। উৎসবের দ্বিতীয় সংস্করণটি ২০১৫ সালের ৯ই এপ্রিল, নতুনদিল্লির ইন্ডিয়া হ্যাবিট্যাট সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। | নির্ভয়া সমরোহের তৃতীয় সংস্করণ অনুষ্ঠিত হয়েছিল কবে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1848_01 | ডিএনএ অনুলিপন | লিডিং স্ট্র্যান্ড হলো নতুন ডিএনএর যে স্ট্র্যান্ড ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের একই দিকে সংশ্লেষিত। এই ধরনের ডিএনএ প্রতিলিপন অবিচ্ছিন্ন হয়।
ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড হলো নতুন ডিএনএ-এর সেই স্ট্র্যান্ড যার সংশ্লেষণের দিকটি ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের দিকের বিপরীত। এর ওরিয়েন্টেশনের কারণে লিডিং স্ট্র্যান্ডের তুলনায় ল্যাগিং স্ট্র্যান্ডের প্রতিলিপন আরও জটিল। ফলস্বরূপ, এই স্ট্র্যান্ডের ডিএনএ পলিমারেজকে অন্য স্ট্র্যান্ডের "পিছনে" থাকতে দেখা যায়।
ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড সংক্ষিপ্ত ও পৃথক অংশে সংশ্লেষিত হয়। ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড টেমপ্লেটে একজন প্রাইমেজ টেমপ্লেট ডিএনএ-কে "পড়ে" এবং একটি সংক্ষিপ্ত পরিপূরক আরএনএ প্রাইমারের সংশ্লেষণ শুরু করে। একটি ডিএনএ পলিমারেজ ওকাজাকি টুকরো তৈরি করে প্রাইমড অংশগুলোকে প্রসারিত করে। এরপর আরএনএ প্রাইমারগুলো ডিএনএ দ্বারা অপসারণ ও প্রতিস্থাপন করা হয় এবং ডিএনএর টুকরোগুলো ডিএনএ লাইগেজের মাধ্যমে একত্রিত হয়।
রেপ্লিকেশন ফর্কের গতিশীলতা
সমস্ত ক্ষেত্রে হেলিকেজটি ছয়টি পলিপেপটাইডের সমন্বয়ে গঠিত যা ডিএনএর প্রতিলিপনের সময় একটি স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে। দুটি পলিমারেজ হেলিকেজ হেক্সিমারের সাথে আবদ্ধ থাকে। ইউক্যারিওটসে হেলিকেজটি লিডিং স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে এবং প্রোক্যারিওটসে এটি ল্যাগিং স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে।
হেলিকেজ যখন রেপ্লিকেশন ফর্কে ডিএনএ-কে খুলে দেয়, ঠিক তখন ডিএনএ ঘুরতে বাধ্য হয়। এই প্রক্রিয়াটির ফলস্বরূপ ডিএনএ-তে সামনের দিকে মোড় নেয়। এই প্রক্রিয়াটি একটি ঘূর্ণনশীল প্রতিরোধের রূপ দেয় যা শেষ পর্যন্ত রেপ্লিকেশন ফর্ক এর অগ্রগতি থামিয়ে দেয়। টপোইসোমারেজ হলো এক ধরনের এনজাইম যা অস্থায়ীভাবে ডিএনএর স্ট্র্যান্ডগুলো ভেঙে দেয়, ডিএনএ সূত্রকে দুটি স্ট্র্যান্ডকে বিচ্ছিন্ন করার ফলে সৃষ্ট উত্তেজনা থেকে মুক্তি দেয়; টপোইসোমারেজগুলো (ডিএনএ গাইরেজসহ) ডিএনএ হেলিক্সে নেতিবাচক সুপারকয়েল যুক্ত করে এটি সম্পন্ন করে। | লিডিং স্ট্র্যান্ড কী? | {
"answer_start": [
22,
22
],
"text": [
"নতুন ডিএনএর যে স্ট্র্যান্ড ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের একই দিকে সংশ্লেষিত",
"নতুন ডিএনএর যে স্ট্র্যান্ড ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের একই দিকে সংশ্লেষিত"
]
} |
bn_wiki_1848_02 | ডিএনএ অনুলিপন | লিডিং স্ট্র্যান্ড হলো নতুন ডিএনএর যে স্ট্র্যান্ড ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের একই দিকে সংশ্লেষিত। এই ধরনের ডিএনএ প্রতিলিপন অবিচ্ছিন্ন হয়।
ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড হলো নতুন ডিএনএ-এর সেই স্ট্র্যান্ড যার সংশ্লেষণের দিকটি ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের দিকের বিপরীত। এর ওরিয়েন্টেশনের কারণে লিডিং স্ট্র্যান্ডের তুলনায় ল্যাগিং স্ট্র্যান্ডের প্রতিলিপন আরও জটিল। ফলস্বরূপ, এই স্ট্র্যান্ডের ডিএনএ পলিমারেজকে অন্য স্ট্র্যান্ডের "পিছনে" থাকতে দেখা যায়।
ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড সংক্ষিপ্ত ও পৃথক অংশে সংশ্লেষিত হয়। ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড টেমপ্লেটে একজন প্রাইমেজ টেমপ্লেট ডিএনএ-কে "পড়ে" এবং একটি সংক্ষিপ্ত পরিপূরক আরএনএ প্রাইমারের সংশ্লেষণ শুরু করে। একটি ডিএনএ পলিমারেজ ওকাজাকি টুকরো তৈরি করে প্রাইমড অংশগুলোকে প্রসারিত করে। এরপর আরএনএ প্রাইমারগুলো ডিএনএ দ্বারা অপসারণ ও প্রতিস্থাপন করা হয় এবং ডিএনএর টুকরোগুলো ডিএনএ লাইগেজের মাধ্যমে একত্রিত হয়।
রেপ্লিকেশন ফর্কের গতিশীলতা
সমস্ত ক্ষেত্রে হেলিকেজটি ছয়টি পলিপেপটাইডের সমন্বয়ে গঠিত যা ডিএনএর প্রতিলিপনের সময় একটি স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে। দুটি পলিমারেজ হেলিকেজ হেক্সিমারের সাথে আবদ্ধ থাকে। ইউক্যারিওটসে হেলিকেজটি লিডিং স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে এবং প্রোক্যারিওটসে এটি ল্যাগিং স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে।
হেলিকেজ যখন রেপ্লিকেশন ফর্কে ডিএনএ-কে খুলে দেয়, ঠিক তখন ডিএনএ ঘুরতে বাধ্য হয়। এই প্রক্রিয়াটির ফলস্বরূপ ডিএনএ-তে সামনের দিকে মোড় নেয়। এই প্রক্রিয়াটি একটি ঘূর্ণনশীল প্রতিরোধের রূপ দেয় যা শেষ পর্যন্ত রেপ্লিকেশন ফর্ক এর অগ্রগতি থামিয়ে দেয়। টপোইসোমারেজ হলো এক ধরনের এনজাইম যা অস্থায়ীভাবে ডিএনএর স্ট্র্যান্ডগুলো ভেঙে দেয়, ডিএনএ সূত্রকে দুটি স্ট্র্যান্ডকে বিচ্ছিন্ন করার ফলে সৃষ্ট উত্তেজনা থেকে মুক্তি দেয়; টপোইসোমারেজগুলো (ডিএনএ গাইরেজসহ) ডিএনএ হেলিক্সে নেতিবাচক সুপারকয়েল যুক্ত করে এটি সম্পন্ন করে। | ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড কী? | {
"answer_start": [
168,
168
],
"text": [
"তুন ডিএনএ-এর সেই স্ট্র্যান্ড যার সংশ্লেষণের দিকটি ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের দিকের বিপরীত",
"তুন ডিএনএ-এর সেই স্ট্র্যান্ড যার সংশ্লেষণের দিকটি ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের দিকের বিপরীত"
]
} |
bn_wiki_1848_03 | ডিএনএ অনুলিপন | লিডিং স্ট্র্যান্ড হলো নতুন ডিএনএর যে স্ট্র্যান্ড ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের একই দিকে সংশ্লেষিত। এই ধরনের ডিএনএ প্রতিলিপন অবিচ্ছিন্ন হয়।
ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড হলো নতুন ডিএনএ-এর সেই স্ট্র্যান্ড যার সংশ্লেষণের দিকটি ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের দিকের বিপরীত। এর ওরিয়েন্টেশনের কারণে লিডিং স্ট্র্যান্ডের তুলনায় ল্যাগিং স্ট্র্যান্ডের প্রতিলিপন আরও জটিল। ফলস্বরূপ, এই স্ট্র্যান্ডের ডিএনএ পলিমারেজকে অন্য স্ট্র্যান্ডের "পিছনে" থাকতে দেখা যায়।
ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড সংক্ষিপ্ত ও পৃথক অংশে সংশ্লেষিত হয়। ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড টেমপ্লেটে একজন প্রাইমেজ টেমপ্লেট ডিএনএ-কে "পড়ে" এবং একটি সংক্ষিপ্ত পরিপূরক আরএনএ প্রাইমারের সংশ্লেষণ শুরু করে। একটি ডিএনএ পলিমারেজ ওকাজাকি টুকরো তৈরি করে প্রাইমড অংশগুলোকে প্রসারিত করে। এরপর আরএনএ প্রাইমারগুলো ডিএনএ দ্বারা অপসারণ ও প্রতিস্থাপন করা হয় এবং ডিএনএর টুকরোগুলো ডিএনএ লাইগেজের মাধ্যমে একত্রিত হয়।
রেপ্লিকেশন ফর্কের গতিশীলতা
সমস্ত ক্ষেত্রে হেলিকেজটি ছয়টি পলিপেপটাইডের সমন্বয়ে গঠিত যা ডিএনএর প্রতিলিপনের সময় একটি স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে। দুটি পলিমারেজ হেলিকেজ হেক্সিমারের সাথে আবদ্ধ থাকে। ইউক্যারিওটসে হেলিকেজটি লিডিং স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে এবং প্রোক্যারিওটসে এটি ল্যাগিং স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে।
হেলিকেজ যখন রেপ্লিকেশন ফর্কে ডিএনএ-কে খুলে দেয়, ঠিক তখন ডিএনএ ঘুরতে বাধ্য হয়। এই প্রক্রিয়াটির ফলস্বরূপ ডিএনএ-তে সামনের দিকে মোড় নেয়। এই প্রক্রিয়াটি একটি ঘূর্ণনশীল প্রতিরোধের রূপ দেয় যা শেষ পর্যন্ত রেপ্লিকেশন ফর্ক এর অগ্রগতি থামিয়ে দেয়। টপোইসোমারেজ হলো এক ধরনের এনজাইম যা অস্থায়ীভাবে ডিএনএর স্ট্র্যান্ডগুলো ভেঙে দেয়, ডিএনএ সূত্রকে দুটি স্ট্র্যান্ডকে বিচ্ছিন্ন করার ফলে সৃষ্ট উত্তেজনা থেকে মুক্তি দেয়; টপোইসোমারেজগুলো (ডিএনএ গাইরেজসহ) ডিএনএ হেলিক্সে নেতিবাচক সুপারকয়েল যুক্ত করে এটি সম্পন্ন করে। | একটি ডিএনএ পলিমারেজ কোন টুকরো তৈরি করে প্রাইমড অংশগুলোকে প্রসারিত করে? | {
"answer_start": [
656,
656
],
"text": [
"ওকাজাকি",
"ওকাজাকি"
]
} |
bn_wiki_1848_04 | ডিএনএ অনুলিপন | লিডিং স্ট্র্যান্ড হলো নতুন ডিএনএর যে স্ট্র্যান্ড ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের একই দিকে সংশ্লেষিত। এই ধরনের ডিএনএ প্রতিলিপন অবিচ্ছিন্ন হয়।
ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড হলো নতুন ডিএনএ-এর সেই স্ট্র্যান্ড যার সংশ্লেষণের দিকটি ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের দিকের বিপরীত। এর ওরিয়েন্টেশনের কারণে লিডিং স্ট্র্যান্ডের তুলনায় ল্যাগিং স্ট্র্যান্ডের প্রতিলিপন আরও জটিল। ফলস্বরূপ, এই স্ট্র্যান্ডের ডিএনএ পলিমারেজকে অন্য স্ট্র্যান্ডের "পিছনে" থাকতে দেখা যায়।
ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড সংক্ষিপ্ত ও পৃথক অংশে সংশ্লেষিত হয়। ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড টেমপ্লেটে একজন প্রাইমেজ টেমপ্লেট ডিএনএ-কে "পড়ে" এবং একটি সংক্ষিপ্ত পরিপূরক আরএনএ প্রাইমারের সংশ্লেষণ শুরু করে। একটি ডিএনএ পলিমারেজ ওকাজাকি টুকরো তৈরি করে প্রাইমড অংশগুলোকে প্রসারিত করে। এরপর আরএনএ প্রাইমারগুলো ডিএনএ দ্বারা অপসারণ ও প্রতিস্থাপন করা হয় এবং ডিএনএর টুকরোগুলো ডিএনএ লাইগেজের মাধ্যমে একত্রিত হয়।
রেপ্লিকেশন ফর্কের গতিশীলতা
সমস্ত ক্ষেত্রে হেলিকেজটি ছয়টি পলিপেপটাইডের সমন্বয়ে গঠিত যা ডিএনএর প্রতিলিপনের সময় একটি স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে। দুটি পলিমারেজ হেলিকেজ হেক্সিমারের সাথে আবদ্ধ থাকে। ইউক্যারিওটসে হেলিকেজটি লিডিং স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে এবং প্রোক্যারিওটসে এটি ল্যাগিং স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে।
হেলিকেজ যখন রেপ্লিকেশন ফর্কে ডিএনএ-কে খুলে দেয়, ঠিক তখন ডিএনএ ঘুরতে বাধ্য হয়। এই প্রক্রিয়াটির ফলস্বরূপ ডিএনএ-তে সামনের দিকে মোড় নেয়। এই প্রক্রিয়াটি একটি ঘূর্ণনশীল প্রতিরোধের রূপ দেয় যা শেষ পর্যন্ত রেপ্লিকেশন ফর্ক এর অগ্রগতি থামিয়ে দেয়। টপোইসোমারেজ হলো এক ধরনের এনজাইম যা অস্থায়ীভাবে ডিএনএর স্ট্র্যান্ডগুলো ভেঙে দেয়, ডিএনএ সূত্রকে দুটি স্ট্র্যান্ডকে বিচ্ছিন্ন করার ফলে সৃষ্ট উত্তেজনা থেকে মুক্তি দেয়; টপোইসোমারেজগুলো (ডিএনএ গাইরেজসহ) ডিএনএ হেলিক্সে নেতিবাচক সুপারকয়েল যুক্ত করে এটি সম্পন্ন করে। | ডিএনএর টুকরোগুলো কীসের মাধ্যমে একত্রিত হয়? | {
"answer_start": [
797,
797
],
"text": [
" ডিএনএ লাইগেজের ",
" ডিএনএ লাইগেজের "
]
} |
bn_wiki_1848_05 | ডিএনএ অনুলিপন | লিডিং স্ট্র্যান্ড হলো নতুন ডিএনএর যে স্ট্র্যান্ড ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের একই দিকে সংশ্লেষিত। এই ধরনের ডিএনএ প্রতিলিপন অবিচ্ছিন্ন হয়।
ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড হলো নতুন ডিএনএ-এর সেই স্ট্র্যান্ড যার সংশ্লেষণের দিকটি ক্রমবর্ধমান রেপ্লিকেশন ফর্কের দিকের বিপরীত। এর ওরিয়েন্টেশনের কারণে লিডিং স্ট্র্যান্ডের তুলনায় ল্যাগিং স্ট্র্যান্ডের প্রতিলিপন আরও জটিল। ফলস্বরূপ, এই স্ট্র্যান্ডের ডিএনএ পলিমারেজকে অন্য স্ট্র্যান্ডের "পিছনে" থাকতে দেখা যায়।
ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড সংক্ষিপ্ত ও পৃথক অংশে সংশ্লেষিত হয়। ল্যাগিং স্ট্র্যান্ড টেমপ্লেটে একজন প্রাইমেজ টেমপ্লেট ডিএনএ-কে "পড়ে" এবং একটি সংক্ষিপ্ত পরিপূরক আরএনএ প্রাইমারের সংশ্লেষণ শুরু করে। একটি ডিএনএ পলিমারেজ ওকাজাকি টুকরো তৈরি করে প্রাইমড অংশগুলোকে প্রসারিত করে। এরপর আরএনএ প্রাইমারগুলো ডিএনএ দ্বারা অপসারণ ও প্রতিস্থাপন করা হয় এবং ডিএনএর টুকরোগুলো ডিএনএ লাইগেজের মাধ্যমে একত্রিত হয়।
রেপ্লিকেশন ফর্কের গতিশীলতা
সমস্ত ক্ষেত্রে হেলিকেজটি ছয়টি পলিপেপটাইডের সমন্বয়ে গঠিত যা ডিএনএর প্রতিলিপনের সময় একটি স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে। দুটি পলিমারেজ হেলিকেজ হেক্সিমারের সাথে আবদ্ধ থাকে। ইউক্যারিওটসে হেলিকেজটি লিডিং স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে এবং প্রোক্যারিওটসে এটি ল্যাগিং স্ট্র্যান্ডের চারপাশে মোড়ানো থাকে।
হেলিকেজ যখন রেপ্লিকেশন ফর্কে ডিএনএ-কে খুলে দেয়, ঠিক তখন ডিএনএ ঘুরতে বাধ্য হয়। এই প্রক্রিয়াটির ফলস্বরূপ ডিএনএ-তে সামনের দিকে মোড় নেয়। এই প্রক্রিয়াটি একটি ঘূর্ণনশীল প্রতিরোধের রূপ দেয় যা শেষ পর্যন্ত রেপ্লিকেশন ফর্ক এর অগ্রগতি থামিয়ে দেয়। টপোইসোমারেজ হলো এক ধরনের এনজাইম যা অস্থায়ীভাবে ডিএনএর স্ট্র্যান্ডগুলো ভেঙে দেয়, ডিএনএ সূত্রকে দুটি স্ট্র্যান্ডকে বিচ্ছিন্ন করার ফলে সৃষ্ট উত্তেজনা থেকে মুক্তি দেয়; টপোইসোমারেজগুলো (ডিএনএ গাইরেজসহ) ডিএনএ হেলিক্সে নেতিবাচক সুপারকয়েল যুক্ত করে এটি সম্পন্ন করে। | রেপ্লিকেশন ফর্ক কী দিয়ে তৈরি করা হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0349_01 | সালাহ আল-দিন সড়ক | সালাহ আল-দিন সড়ক (যা সালাউদ্দিন সড়ক এবং সালাহ আদ-দ্বীন মহাসড়ক নামেও পরিচিত) হল গাজা ভূখণ্ডের প্রধান মহাসড়ক, এটি দক্ষিণের রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং থেকে উত্তরে এরেজ সীমান্ত ক্রসিং পর্যন্ত ৪৫ কিলোমিটার বিস্তৃত। এই সড়কটি দ্বাদশ শতাব্দীর মুসলিম সেনাপতি সালাহউদ্দিনের নামে নামকরণ করা হয়েছে। সালাহ আল-দিন সড়ক পৃথিবীর প্রাচীন সড়কগুলোর মধ্যে অন্যতম। লেভান্ত জয়ের উদ্দেশ্যে প্রাচীন মিশরের সেনারা, মহান আলেকজান্ডার, প্রথম ক্রুসেডারেরা এবং নেপোলিয়ন বোনাপার্ট এরা সবাই এই স্থানে ভ্রমণ করে এসেছিলেন। ষষ্ঠদশ শতাব্দীর প্রথমে অন্তত উসমানীয় সাম্রাজ্যের শাসনের সূচনাকালে সড়কটির দৈর্ঘ্য দক্ষিণে সিনাইয়ের আল-আরিশ থেকে উত্তরে আধুনিক তুরস্ক পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। কয়েক শতক ধরে এটি "পলেষ্টীয়দের পথ" নামে পরিচিত ছিলো এবং এটি মিশরকে বর্তমান লেবানন, সিরিয়া, তুরস্ক এবং এর দূরের দেশগুলোকে সংযুক্ত করেছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ফিলিস্তিনের নিয়ন্ত্রণ প্রাপ্তির পর, ব্রিটিশরা সালাহ আল-দিন সড়ক সংলগ্ন সমান্তরালে দক্ষ সরবরাহ এবং অস্ত্র পরিবহনের জন্য একটি রেললাইন নির্মাণ করে। জেরাল্ড বাটের মতে, গাজা শহরে "সম্পূর্ণ জীবনের কেন্দ্রবিন্দু" সরাসরিভাবে এই সড়কের সাথে সম্পর্কিত ছিলো যা "শহরটিকে এর অস্তিত্বের উদ্দেশ্য প্রদান করেছে।" যদিও, ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা এবং চলমান আরব-ইসরায়েলি সংঘাতের ফলে মিশর ও সিরিয়ার মধ্যকার এর প্রধান সংযুক্তিকরণের ভূমিকা খর্ব হয়।
১৯৬৭ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত ইসরায়েলের গাজা ভূখণ্ডের দখলদারিত্ব কালে সালাহ আল-দিন সড়কের বিরাট অংশে ফিলিস্তিনিদের প্রবেশ বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং ইসরায়েল বাহিনী সড়কের ১২টি জায়গায় চেকপয়েন্ট বসায়। দ্বিতীয় অভ্যুত্থানের সময় সড়কটির অধিকাংশ অংশ ইসরায়েলিদের জন্যও বন্ধ করে দেওয়া হয়। ২০০৭ সালে ফাতাহের সাথে হামাস গাজার লড়াইয়ে অঞ্চলের ক্ষমতা পাওয়ার পর বর্তমানে হামাস সরকার এসব চেকপয়েন্টগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে। অঞ্চলের ক্ষমতা পাওয়ার পর হামাস সরকার নিজেদের সুড়ঙ্গ ব্যবসার আয় দিয়ে সড়কটি উন্নয়ন ও প্রশস্ত করেছে। ২০১০ সালে দ্য ন্যাশনাল সালাহ আল-দিন সড়ক সম্পর্কে লিখে "এখন, মেহনতি কৃষক, সবজান্তা মেকানিক এবং রঙচঙে সড়কের পাশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গুলোর প্রদর্শনী পর্যন্ত সালাহ আল দীনের দৈর্ঘ্য প্রসারিত হয়েছে, কেন্দ্রীয় থেকে দক্ষিণ গাজা পর্যন্ত। উটগুলো এর লেনগুলোর মাঝে এলোমেলোভাবে হাঁটছে, এবং টলটলায়মান, হর্ন ডাকা লরিগুলো সড়কের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত চোরাচালান পণ্য নিয়ে যায় এবং ১৫ লাখ মানুষকে সাহায্য সহায়তা করে ..." | সালাহ আল-দিন সড়ক কী? | {
"answer_start": [
82,
82
],
"text": [
"গাজা ভূখণ্ডের প্রধান মহাসড়ক, এটি দক্ষিণের রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং থেকে উত্তরে এরেজ সীমান্ত ক্রসিং পর্যন্ত ৪৫ কিলোমিটার বিস্তৃত",
"গাজা ভূখণ্ডের প্রধান মহাসড়ক"
]
} |
bn_wiki_0349_05 | সালাহ আল-দিন সড়ক | সালাহ আল-দিন সড়ক (যা সালাউদ্দিন সড়ক এবং সালাহ আদ-দ্বীন মহাসড়ক নামেও পরিচিত) হল গাজা ভূখণ্ডের প্রধান মহাসড়ক, এটি দক্ষিণের রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং থেকে উত্তরে এরেজ সীমান্ত ক্রসিং পর্যন্ত ৪৫ কিলোমিটার বিস্তৃত। এই সড়কটি দ্বাদশ শতাব্দীর মুসলিম সেনাপতি সালাহউদ্দিনের নামে নামকরণ করা হয়েছে। সালাহ আল-দিন সড়ক পৃথিবীর প্রাচীন সড়কগুলোর মধ্যে অন্যতম। লেভান্ত জয়ের উদ্দেশ্যে প্রাচীন মিশরের সেনারা, মহান আলেকজান্ডার, প্রথম ক্রুসেডারেরা এবং নেপোলিয়ন বোনাপার্ট এরা সবাই এই স্থানে ভ্রমণ করে এসেছিলেন। ষষ্ঠদশ শতাব্দীর প্রথমে অন্তত উসমানীয় সাম্রাজ্যের শাসনের সূচনাকালে সড়কটির দৈর্ঘ্য দক্ষিণে সিনাইয়ের আল-আরিশ থেকে উত্তরে আধুনিক তুরস্ক পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। কয়েক শতক ধরে এটি "পলেষ্টীয়দের পথ" নামে পরিচিত ছিলো এবং এটি মিশরকে বর্তমান লেবানন, সিরিয়া, তুরস্ক এবং এর দূরের দেশগুলোকে সংযুক্ত করেছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ফিলিস্তিনের নিয়ন্ত্রণ প্রাপ্তির পর, ব্রিটিশরা সালাহ আল-দিন সড়ক সংলগ্ন সমান্তরালে দক্ষ সরবরাহ এবং অস্ত্র পরিবহনের জন্য একটি রেললাইন নির্মাণ করে। জেরাল্ড বাটের মতে, গাজা শহরে "সম্পূর্ণ জীবনের কেন্দ্রবিন্দু" সরাসরিভাবে এই সড়কের সাথে সম্পর্কিত ছিলো যা "শহরটিকে এর অস্তিত্বের উদ্দেশ্য প্রদান করেছে।" যদিও, ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা এবং চলমান আরব-ইসরায়েলি সংঘাতের ফলে মিশর ও সিরিয়ার মধ্যকার এর প্রধান সংযুক্তিকরণের ভূমিকা খর্ব হয়।
১৯৬৭ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত ইসরায়েলের গাজা ভূখণ্ডের দখলদারিত্ব কালে সালাহ আল-দিন সড়কের বিরাট অংশে ফিলিস্তিনিদের প্রবেশ বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং ইসরায়েল বাহিনী সড়কের ১২টি জায়গায় চেকপয়েন্ট বসায়। দ্বিতীয় অভ্যুত্থানের সময় সড়কটির অধিকাংশ অংশ ইসরায়েলিদের জন্যও বন্ধ করে দেওয়া হয়। ২০০৭ সালে ফাতাহের সাথে হামাস গাজার লড়াইয়ে অঞ্চলের ক্ষমতা পাওয়ার পর বর্তমানে হামাস সরকার এসব চেকপয়েন্টগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে। অঞ্চলের ক্ষমতা পাওয়ার পর হামাস সরকার নিজেদের সুড়ঙ্গ ব্যবসার আয় দিয়ে সড়কটি উন্নয়ন ও প্রশস্ত করেছে। ২০১০ সালে দ্য ন্যাশনাল সালাহ আল-দিন সড়ক সম্পর্কে লিখে "এখন, মেহনতি কৃষক, সবজান্তা মেকানিক এবং রঙচঙে সড়কের পাশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গুলোর প্রদর্শনী পর্যন্ত সালাহ আল দীনের দৈর্ঘ্য প্রসারিত হয়েছে, কেন্দ্রীয় থেকে দক্ষিণ গাজা পর্যন্ত। উটগুলো এর লেনগুলোর মাঝে এলোমেলোভাবে হাঁটছে, এবং টলটলায়মান, হর্ন ডাকা লরিগুলো সড়কের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত চোরাচালান পণ্য নিয়ে যায় এবং ১৫ লাখ মানুষকে সাহায্য সহায়তা করে ..." | এই সড়কটি দ্বাদশ কার নামে নানামকরণ করা হয়েছে? | {
"answer_start": [
234,
234
],
"text": [
"মুসলিম সেনাপতি সালাহউদ্দিনের",
"মুসলিম সেনাপতি সালাহউদ্দিনের"
]
} |
bn_wiki_1020_01 | ফ্লিপকার্ট | ফ্লিপকার্ট হল একটি ভারতীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান, যা কর্ণাটকের বেঙ্গালুরু অবস্থিত। আগে অ্যামাজন ডট কমে কাজ করা ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠানের দুজন স্নাতক শচীন বানশাল এবং বিন্নী বানশাল ২০০৭ সালে ফ্লিপকার্ট আরম্ভ করেন। প্রথম অবস্থায় ফ্লিপকার্ট বইয়ের বিক্রীর ব্যবসা আরম্ভ করে, যদিও বর্তমান ফ্লিপকার্ট বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর সাথে নিত্যব্যবহার্য বিভিন্ন সামগ্রী পাওয়া যায়। ফ্লিপকার্ট থেকে বস্তু ক্রয় করবার জন্য গ্রাহক বহু বিকল্পেের মধ্য থেকে নিজের পছন্দের বিকল্প বেছে নিতে পারে, যেমন: ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, নেট ব্যাঙ্কিং, ই-উপহার কুপন ইত্যাদি, তাছাড়া বস্তু গ্রাহক বাড়িতে পাওয়ার সময়ে নগদ টাকা দেওয়ার বিকল্প ব্যবস্থা (ক্যাশ অন ডেলিভারি)ও আছে। ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড যতেষ্ট কম ব্যবহার হওয়া ভারতে, গ্রাহক ঘরে নগদ টাকা দেওয়ার এই ব্যবস্থা ফ্লিপকার্টের সাথে এমন ই-ব্যবসাকে এক নতুন মাত্রা প্রদান করতে দেখা যায়।আই আই টি দিল্লির দুজন প্রাক্তন ছাত্র শচীন বানশাল এবং বিন্নী বানশাল ২০০৭ সালে ফ্লিপকার্টের জন্ম দেন। নিজের এই কোম্পানীটি খোলার আগে থেকে দুজন আমাজন ডট কমের কর্মচারী ছিলেন, প্রথমে তারা ওয়ার্ড অফ মাউথ (মৌখিক প্রচার) ব্যবস্থার মাধ্যমে নিজের ব্যবসা জনপ্রিয়করণের ব্যব্স্থা গ্রহণ করেন। তার কিছু মাস পর ফ্লিপকার্ট ডট কম নিজের প্রথমটি বই জন উড এর লিভিং মাইক্রোসফট টু চেঞ্জ দ্যা ওয়ার্ল্ড বিক্রী করতে সক্ষম হয়, বর্তমানে ফ্লিপকার্ট ভারতের প্রায় ৩০টা এমন ওয়েবসাইটের মধ্যে সর্ববৃহৎ বই বিক্রেতা বর্তমান ফ্লিপকার্টে প্রায় ১১ নিযুত বই উপলব্ধ, প্রথমে বই থেকে আরম্ভ হওয়া স্টোরটি ২০১০ সাল থেকে সিডি, ডিভিডি, মোবাইল ফোন, মোবাইল ফোনের বিভিন্ন সামগ্রী, কম্পিউটার ইত্যাদি নিজেদের তালিকাও অন্তর্ভুক্ত করে, ২০১১ সালে এই তালিকাও বিভিন্ন ঘরোয়া সামগ্রী যেমন রান্নাঘরের সামগ্রী, পড়ার ঘরের সামগ্রী, শরীর চর্চার সামগ্রী ইত্যাদি যোগ হয়। বর্তমান ফ্লিপকার্টের মোট কর্মচারীর সংখ্যা ৪৫০০। প্রথম অবস্থায় দুই বানশালের নিজেদের মূলধন দ্বারা (₹৪০০,০০০)আরম্ভ করা ফ্লিপকার্টে, ২০০৯ সালে এসেল এবং টাইগার গ্লোবাল ইণ্ডিয়া (২০১০ সালে মার্কিন $১০ নিযুত এবং জুন ২০১১তে মার্কিন $২০ নিযুত). অধিক মূলধন বিনিয়োগ করে। | শচীন বানশাল এবং বিন্নী বানশাল পূর্বে কোন প্রতিষ্ঠানে কাজ করতো? | {
"answer_start": [
85,
85
],
"text": [
"অ্যামাজন ডট কমে",
"অ্যামাজন ডট কমে"
]
} |
bn_wiki_1020_04 | ফ্লিপকার্ট | ফ্লিপকার্ট হল একটি ভারতীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান, যা কর্ণাটকের বেঙ্গালুরু অবস্থিত। আগে অ্যামাজন ডট কমে কাজ করা ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠানের দুজন স্নাতক শচীন বানশাল এবং বিন্নী বানশাল ২০০৭ সালে ফ্লিপকার্ট আরম্ভ করেন। প্রথম অবস্থায় ফ্লিপকার্ট বইয়ের বিক্রীর ব্যবসা আরম্ভ করে, যদিও বর্তমান ফ্লিপকার্ট বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর সাথে নিত্যব্যবহার্য বিভিন্ন সামগ্রী পাওয়া যায়। ফ্লিপকার্ট থেকে বস্তু ক্রয় করবার জন্য গ্রাহক বহু বিকল্পেের মধ্য থেকে নিজের পছন্দের বিকল্প বেছে নিতে পারে, যেমন: ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, নেট ব্যাঙ্কিং, ই-উপহার কুপন ইত্যাদি, তাছাড়া বস্তু গ্রাহক বাড়িতে পাওয়ার সময়ে নগদ টাকা দেওয়ার বিকল্প ব্যবস্থা (ক্যাশ অন ডেলিভারি)ও আছে। ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড যতেষ্ট কম ব্যবহার হওয়া ভারতে, গ্রাহক ঘরে নগদ টাকা দেওয়ার এই ব্যবস্থা ফ্লিপকার্টের সাথে এমন ই-ব্যবসাকে এক নতুন মাত্রা প্রদান করতে দেখা যায়।আই আই টি দিল্লির দুজন প্রাক্তন ছাত্র শচীন বানশাল এবং বিন্নী বানশাল ২০০৭ সালে ফ্লিপকার্টের জন্ম দেন। নিজের এই কোম্পানীটি খোলার আগে থেকে দুজন আমাজন ডট কমের কর্মচারী ছিলেন, প্রথমে তারা ওয়ার্ড অফ মাউথ (মৌখিক প্রচার) ব্যবস্থার মাধ্যমে নিজের ব্যবসা জনপ্রিয়করণের ব্যব্স্থা গ্রহণ করেন। তার কিছু মাস পর ফ্লিপকার্ট ডট কম নিজের প্রথমটি বই জন উড এর লিভিং মাইক্রোসফট টু চেঞ্জ দ্যা ওয়ার্ল্ড বিক্রী করতে সক্ষম হয়, বর্তমানে ফ্লিপকার্ট ভারতের প্রায় ৩০টা এমন ওয়েবসাইটের মধ্যে সর্ববৃহৎ বই বিক্রেতা বর্তমান ফ্লিপকার্টে প্রায় ১১ নিযুত বই উপলব্ধ, প্রথমে বই থেকে আরম্ভ হওয়া স্টোরটি ২০১০ সাল থেকে সিডি, ডিভিডি, মোবাইল ফোন, মোবাইল ফোনের বিভিন্ন সামগ্রী, কম্পিউটার ইত্যাদি নিজেদের তালিকাও অন্তর্ভুক্ত করে, ২০১১ সালে এই তালিকাও বিভিন্ন ঘরোয়া সামগ্রী যেমন রান্নাঘরের সামগ্রী, পড়ার ঘরের সামগ্রী, শরীর চর্চার সামগ্রী ইত্যাদি যোগ হয়। বর্তমান ফ্লিপকার্টের মোট কর্মচারীর সংখ্যা ৪৫০০। প্রথম অবস্থায় দুই বানশালের নিজেদের মূলধন দ্বারা (₹৪০০,০০০)আরম্ভ করা ফ্লিপকার্টে, ২০০৯ সালে এসেল এবং টাইগার গ্লোবাল ইণ্ডিয়া (২০১০ সালে মার্কিন $১০ নিযুত এবং জুন ২০১১তে মার্কিন $২০ নিযুত). অধিক মূলধন বিনিয়োগ করে। | ফ্লিপকার্টের শুরুর সময় মূলধন কতো ছিল? | {
"answer_start": [
1747,
1747
],
"text": [
"₹৪০০,০০০",
"₹৪০০,০০০"
]
} |
bn_wiki_1020_05 | ফ্লিপকার্ট | ফ্লিপকার্ট হল একটি ভারতীয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান, যা কর্ণাটকের বেঙ্গালুরু অবস্থিত। আগে অ্যামাজন ডট কমে কাজ করা ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠানের দুজন স্নাতক শচীন বানশাল এবং বিন্নী বানশাল ২০০৭ সালে ফ্লিপকার্ট আরম্ভ করেন। প্রথম অবস্থায় ফ্লিপকার্ট বইয়ের বিক্রীর ব্যবসা আরম্ভ করে, যদিও বর্তমান ফ্লিপকার্ট বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর সাথে নিত্যব্যবহার্য বিভিন্ন সামগ্রী পাওয়া যায়। ফ্লিপকার্ট থেকে বস্তু ক্রয় করবার জন্য গ্রাহক বহু বিকল্পেের মধ্য থেকে নিজের পছন্দের বিকল্প বেছে নিতে পারে, যেমন: ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, নেট ব্যাঙ্কিং, ই-উপহার কুপন ইত্যাদি, তাছাড়া বস্তু গ্রাহক বাড়িতে পাওয়ার সময়ে নগদ টাকা দেওয়ার বিকল্প ব্যবস্থা (ক্যাশ অন ডেলিভারি)ও আছে। ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড যতেষ্ট কম ব্যবহার হওয়া ভারতে, গ্রাহক ঘরে নগদ টাকা দেওয়ার এই ব্যবস্থা ফ্লিপকার্টের সাথে এমন ই-ব্যবসাকে এক নতুন মাত্রা প্রদান করতে দেখা যায়।আই আই টি দিল্লির দুজন প্রাক্তন ছাত্র শচীন বানশাল এবং বিন্নী বানশাল ২০০৭ সালে ফ্লিপকার্টের জন্ম দেন। নিজের এই কোম্পানীটি খোলার আগে থেকে দুজন আমাজন ডট কমের কর্মচারী ছিলেন, প্রথমে তারা ওয়ার্ড অফ মাউথ (মৌখিক প্রচার) ব্যবস্থার মাধ্যমে নিজের ব্যবসা জনপ্রিয়করণের ব্যব্স্থা গ্রহণ করেন। তার কিছু মাস পর ফ্লিপকার্ট ডট কম নিজের প্রথমটি বই জন উড এর লিভিং মাইক্রোসফট টু চেঞ্জ দ্যা ওয়ার্ল্ড বিক্রী করতে সক্ষম হয়, বর্তমানে ফ্লিপকার্ট ভারতের প্রায় ৩০টা এমন ওয়েবসাইটের মধ্যে সর্ববৃহৎ বই বিক্রেতা বর্তমান ফ্লিপকার্টে প্রায় ১১ নিযুত বই উপলব্ধ, প্রথমে বই থেকে আরম্ভ হওয়া স্টোরটি ২০১০ সাল থেকে সিডি, ডিভিডি, মোবাইল ফোন, মোবাইল ফোনের বিভিন্ন সামগ্রী, কম্পিউটার ইত্যাদি নিজেদের তালিকাও অন্তর্ভুক্ত করে, ২০১১ সালে এই তালিকাও বিভিন্ন ঘরোয়া সামগ্রী যেমন রান্নাঘরের সামগ্রী, পড়ার ঘরের সামগ্রী, শরীর চর্চার সামগ্রী ইত্যাদি যোগ হয়। বর্তমান ফ্লিপকার্টের মোট কর্মচারীর সংখ্যা ৪৫০০। প্রথম অবস্থায় দুই বানশালের নিজেদের মূলধন দ্বারা (₹৪০০,০০০)আরম্ভ করা ফ্লিপকার্টে, ২০০৯ সালে এসেল এবং টাইগার গ্লোবাল ইণ্ডিয়া (২০১০ সালে মার্কিন $১০ নিযুত এবং জুন ২০১১তে মার্কিন $২০ নিযুত). অধিক মূলধন বিনিয়োগ করে। | ফ্লিপকার্টের প্রতিষ্ঠাতারা কতো সালে স্নাতক পাশ করেছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1356_01 | এশিয়ায় ইসলাম | আরব উপদ্বীপের বাইরে এবং মহাদেশের অন্যান্য অঞ্চলে ইসলামের বিস্তারকে পশ্চিম এশিয়াকে চীনের সাথে সংযুক্তকারী বিস্তৃত বাণিজ্যিক রুটের সাথে যুক্ত করা যেতে পারে।
বারমাকি পরিবার উমাইয়া এবং আস-সাফাহর বিরুদ্ধে আব্বাসীয় বিপ্লবের প্রাথমিক সমর্থক ছিল। এটি খালিদ ইবনে বার্মাককে যথেষ্ট প্রভাবিত করেছিল এবং তাঁর পুত্র ইয়াহিয়া ইবনে খালিদ (মৃত্যু: ৮০৬) খলিফা আল-মাহদী এর উজির (শাসনকাল: ৭৭৫–৭৮৫) এবং হারুনুর রশিদের শিক্ষক ছিলেন (শাসনকাল: ৭৮৬-৮০৯)। ইয়াহিয়ার পুত্র আল-ফজল ও জাফর (৭৬৭-৮০৩) উভয়ই হারুনের অধীনে উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। অনেক বারমাকি বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন, যা পার্শ্ববর্তী গুন্ডিশপুর একাডেমী থেকে আরবি বিশ্বে ভারতীয় বিজ্ঞান এবং বৃত্তি প্রচারে ব্যাপকভাবে সহায়তা করেছিল। তারা জাবির এবং জিবরাইল ইবনে বুখতিশুর মতো পণ্ডিতদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল। বাগদাদে প্রথম পেপার মিল প্রতিষ্ঠারও কৃতিত্ব তাদের। সেই সময়ে বারমাকিদের ওয়ান থাউজেন্ড ও ওয়ান নাইটের বইতে শক্তি প্রতিফলিত হয় ; উজির জাফরকে বেশ কয়েকটি গল্পে দেখা যায়, পাশাপাশি একটি গল্প "বার্মিসাইড ভোজন" অভিব্যক্তিটির জন্ম দিয়েছিল। | আব্বাসীয় বিপ্লবের প্রাথমিক সমর্থক কারা ছিল? | {
"answer_start": [
159,
159
],
"text": [
"বারমাকি পরিবার উমাইয়া এবং আস-সাফাহর বিরুদ্ধে",
"বারমাকি পরিবার উমাইয়া এবং আস-সাফাহর বিরুদ্ধে"
]
} |
bn_wiki_1356_02 | এশিয়ায় ইসলাম | আরব উপদ্বীপের বাইরে এবং মহাদেশের অন্যান্য অঞ্চলে ইসলামের বিস্তারকে পশ্চিম এশিয়াকে চীনের সাথে সংযুক্তকারী বিস্তৃত বাণিজ্যিক রুটের সাথে যুক্ত করা যেতে পারে।
বারমাকি পরিবার উমাইয়া এবং আস-সাফাহর বিরুদ্ধে আব্বাসীয় বিপ্লবের প্রাথমিক সমর্থক ছিল। এটি খালিদ ইবনে বার্মাককে যথেষ্ট প্রভাবিত করেছিল এবং তাঁর পুত্র ইয়াহিয়া ইবনে খালিদ (মৃত্যু: ৮০৬) খলিফা আল-মাহদী এর উজির (শাসনকাল: ৭৭৫–৭৮৫) এবং হারুনুর রশিদের শিক্ষক ছিলেন (শাসনকাল: ৭৮৬-৮০৯)। ইয়াহিয়ার পুত্র আল-ফজল ও জাফর (৭৬৭-৮০৩) উভয়ই হারুনের অধীনে উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। অনেক বারমাকি বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন, যা পার্শ্ববর্তী গুন্ডিশপুর একাডেমী থেকে আরবি বিশ্বে ভারতীয় বিজ্ঞান এবং বৃত্তি প্রচারে ব্যাপকভাবে সহায়তা করেছিল। তারা জাবির এবং জিবরাইল ইবনে বুখতিশুর মতো পণ্ডিতদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল। বাগদাদে প্রথম পেপার মিল প্রতিষ্ঠারও কৃতিত্ব তাদের। সেই সময়ে বারমাকিদের ওয়ান থাউজেন্ড ও ওয়ান নাইটের বইতে শক্তি প্রতিফলিত হয় ; উজির জাফরকে বেশ কয়েকটি গল্পে দেখা যায়, পাশাপাশি একটি গল্প "বার্মিসাইড ভোজন" অভিব্যক্তিটির জন্ম দিয়েছিল। | খালিদ ইবনে বার্মাকের পুত্রের নাম কী? | {
"answer_start": [
308,
308
],
"text": [
"ইয়াহিয়া ইবনে খালিদ",
"ইয়াহিয়া ইবনে খালিদ"
]
} |
bn_wiki_1356_03 | এশিয়ায় ইসলাম | আরব উপদ্বীপের বাইরে এবং মহাদেশের অন্যান্য অঞ্চলে ইসলামের বিস্তারকে পশ্চিম এশিয়াকে চীনের সাথে সংযুক্তকারী বিস্তৃত বাণিজ্যিক রুটের সাথে যুক্ত করা যেতে পারে।
বারমাকি পরিবার উমাইয়া এবং আস-সাফাহর বিরুদ্ধে আব্বাসীয় বিপ্লবের প্রাথমিক সমর্থক ছিল। এটি খালিদ ইবনে বার্মাককে যথেষ্ট প্রভাবিত করেছিল এবং তাঁর পুত্র ইয়াহিয়া ইবনে খালিদ (মৃত্যু: ৮০৬) খলিফা আল-মাহদী এর উজির (শাসনকাল: ৭৭৫–৭৮৫) এবং হারুনুর রশিদের শিক্ষক ছিলেন (শাসনকাল: ৭৮৬-৮০৯)। ইয়াহিয়ার পুত্র আল-ফজল ও জাফর (৭৬৭-৮০৩) উভয়ই হারুনের অধীনে উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। অনেক বারমাকি বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন, যা পার্শ্ববর্তী গুন্ডিশপুর একাডেমী থেকে আরবি বিশ্বে ভারতীয় বিজ্ঞান এবং বৃত্তি প্রচারে ব্যাপকভাবে সহায়তা করেছিল। তারা জাবির এবং জিবরাইল ইবনে বুখতিশুর মতো পণ্ডিতদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল। বাগদাদে প্রথম পেপার মিল প্রতিষ্ঠারও কৃতিত্ব তাদের। সেই সময়ে বারমাকিদের ওয়ান থাউজেন্ড ও ওয়ান নাইটের বইতে শক্তি প্রতিফলিত হয় ; উজির জাফরকে বেশ কয়েকটি গল্পে দেখা যায়, পাশাপাশি একটি গল্প "বার্মিসাইড ভোজন" অভিব্যক্তিটির জন্ম দিয়েছিল। | পার্শ্ববর্তী গুন্ডিশপুর একাডেমী থেকে আরবি বিশ্বে ভারতীয় বিজ্ঞান এবং বৃত্তি প্রচারে ব্যাপকভাবে সহায়তা করেছিল কোনটি? | {
"answer_start": [
523,
523
],
"text": [
"অনেক বারমাকি বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষক",
"অনেক বারমাকি বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষক"
]
} |
bn_wiki_1356_04 | এশিয়ায় ইসলাম | আরব উপদ্বীপের বাইরে এবং মহাদেশের অন্যান্য অঞ্চলে ইসলামের বিস্তারকে পশ্চিম এশিয়াকে চীনের সাথে সংযুক্তকারী বিস্তৃত বাণিজ্যিক রুটের সাথে যুক্ত করা যেতে পারে।
বারমাকি পরিবার উমাইয়া এবং আস-সাফাহর বিরুদ্ধে আব্বাসীয় বিপ্লবের প্রাথমিক সমর্থক ছিল। এটি খালিদ ইবনে বার্মাককে যথেষ্ট প্রভাবিত করেছিল এবং তাঁর পুত্র ইয়াহিয়া ইবনে খালিদ (মৃত্যু: ৮০৬) খলিফা আল-মাহদী এর উজির (শাসনকাল: ৭৭৫–৭৮৫) এবং হারুনুর রশিদের শিক্ষক ছিলেন (শাসনকাল: ৭৮৬-৮০৯)। ইয়াহিয়ার পুত্র আল-ফজল ও জাফর (৭৬৭-৮০৩) উভয়ই হারুনের অধীনে উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। অনেক বারমাকি বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন, যা পার্শ্ববর্তী গুন্ডিশপুর একাডেমী থেকে আরবি বিশ্বে ভারতীয় বিজ্ঞান এবং বৃত্তি প্রচারে ব্যাপকভাবে সহায়তা করেছিল। তারা জাবির এবং জিবরাইল ইবনে বুখতিশুর মতো পণ্ডিতদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল। বাগদাদে প্রথম পেপার মিল প্রতিষ্ঠারও কৃতিত্ব তাদের। সেই সময়ে বারমাকিদের ওয়ান থাউজেন্ড ও ওয়ান নাইটের বইতে শক্তি প্রতিফলিত হয় ; উজির জাফরকে বেশ কয়েকটি গল্পে দেখা যায়, পাশাপাশি একটি গল্প "বার্মিসাইড ভোজন" অভিব্যক্তিটির জন্ম দিয়েছিল। | "বার্মিসাইড ভোজন" গল্প টি কার লেখা? | {
"answer_start": [
877,
877
],
"text": [
"উজির জাফর",
"উজির জাফর"
]
} |
bn_wiki_1356_05 | এশিয়ায় ইসলাম | আরব উপদ্বীপের বাইরে এবং মহাদেশের অন্যান্য অঞ্চলে ইসলামের বিস্তারকে পশ্চিম এশিয়াকে চীনের সাথে সংযুক্তকারী বিস্তৃত বাণিজ্যিক রুটের সাথে যুক্ত করা যেতে পারে।
বারমাকি পরিবার উমাইয়া এবং আস-সাফাহর বিরুদ্ধে আব্বাসীয় বিপ্লবের প্রাথমিক সমর্থক ছিল। এটি খালিদ ইবনে বার্মাককে যথেষ্ট প্রভাবিত করেছিল এবং তাঁর পুত্র ইয়াহিয়া ইবনে খালিদ (মৃত্যু: ৮০৬) খলিফা আল-মাহদী এর উজির (শাসনকাল: ৭৭৫–৭৮৫) এবং হারুনুর রশিদের শিক্ষক ছিলেন (শাসনকাল: ৭৮৬-৮০৯)। ইয়াহিয়ার পুত্র আল-ফজল ও জাফর (৭৬৭-৮০৩) উভয়ই হারুনের অধীনে উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। অনেক বারমাকি বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন, যা পার্শ্ববর্তী গুন্ডিশপুর একাডেমী থেকে আরবি বিশ্বে ভারতীয় বিজ্ঞান এবং বৃত্তি প্রচারে ব্যাপকভাবে সহায়তা করেছিল। তারা জাবির এবং জিবরাইল ইবনে বুখতিশুর মতো পণ্ডিতদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছিল। বাগদাদে প্রথম পেপার মিল প্রতিষ্ঠারও কৃতিত্ব তাদের। সেই সময়ে বারমাকিদের ওয়ান থাউজেন্ড ও ওয়ান নাইটের বইতে শক্তি প্রতিফলিত হয় ; উজির জাফরকে বেশ কয়েকটি গল্পে দেখা যায়, পাশাপাশি একটি গল্প "বার্মিসাইড ভোজন" অভিব্যক্তিটির জন্ম দিয়েছিল। | কার পুত্র বর্তমান আজারবাইজান প্রদেশের গভর্নর ছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2500_01 | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারী | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারীরা যোদ্ধা ও কর্মীর ভূমিকা সহ বিভিন্ন ভূমিকা পালন করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ একটি অভূতপূর্ব মাত্রায় বিশ্বব্যাপী সংঘাত ছিল। পুরো জনগোষ্ঠীকে একত্রিত করার প্রয়োজনীয়তা নারীর ভূমিকার প্রসারকে অনিবার্য করে তুলেছিল, যদিও দেশ থেকে দেশে তাদের ভূমিকার ভিন্নতা ছিল। যুদ্ধের ফলে বিভিন্ন বয়সের লক্ষ লক্ষ মহিলা মারা গিয়েছিলেন।
কয়েক লাখ মহিলা যুদ্ধের ভূমিকা পালন করেছিলেন, বিশেষত বিমান-বিধ্বংসী ইউনিটে। উদাহরণস্বরূপ, সোভিয়েত ইউনিয়ন মহিলাদের সরাসরি তাদের সেনা ইউনিটে সংহত করে। যুক্তরাষ্ট্র প্রথমে নারীদের যুদ্ধে ব্যবহার না করার জন্য নির্বাচিত করেছে কারণ জনমত এটি সহ্য করবে না। অন্যান্য দেশের মতো, প্রায় সাড়ে ৩৫,০০০ নারী মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীতে যুদ্ধবিরত ভূমিকাতে ইউনিফর্ম সহকারী হিসাবে কাজ করেছিলেন। এই ভূমিকাগুলোর অন্তর্ভুক্ত: প্রশাসন, নার্স, ট্রাক ড্রাইভার, যান্ত্রিক, বৈদ্যুতিকবিদ এবং সহায়ক পাইলট। মহিলারা ফ্রান্স, ইতালি এবং পোল্যান্ডের প্রতিরোধগুলোতে, পাশাপাশি ব্রিটিশ এসওই (স্পেশাল অপারেশানস এক্সেকিউটিভস) এবং আমেরিকান ওএসএস এ (অফিস অফ স্র্যাটেজিক সার্ভিসেস) অংশগ্রহণ করেছিল।
যৌন দাসত্বের জন্য মহিলাদের বাধ্য করা হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে এবং পুরো সময়ে ইম্পেরিয়াল জাপানি সেনাবাহিনী এশিয়ার কয়েক লাখ নারীকে যৌন দাস হতে বাধ্য করেছিল।
মহিলারা তাদের কিছু ভূমিকায় সীমাবদ্ধ থাকলেও তাদের কাছ থেকে একই ভূমিকা পালনকারী একজন পুরুষ সৈনিকের মতোই কাজ প্রত্যাশা করা হয়েছিলো। তারা সামনের লাইনে লড়াইয়ে অংশ নিতে না পারলেও তারা বিমানবিরোধী বন্দুক এবং প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালিয়েছিল। সামনের সারির লড়াইয়ে অংশ নিতে না পেরে মহিলারা একই সামরিক প্রশিক্ষণে গিয়েছিলেন, একই পরিস্থিতিতে বসবাস করতেন এবং পুরুষদের মতো প্রায় একই কাজ করতেন। এই গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যের অর্থ ছিল যে মহিলাদের বীরত্ব বা সাহসিকতার পদকগুলোর জন্য মনোনীত করা হয়নি, কারণ এই পুরস্কারগুলো শধু "মাঠে শত্রুদের বিরুদ্ধে সক্রিয় অভিযান" এর জন্য ভূষিত হয়েছিল, যাতে মহিলারা অংশ নিতে পারেননি।
সেনাবাহিনীতে তাদেরকে যে পদবি দিয়ে সম্বোধন করা হয়েছিল সেক্ষেত্রে ভিন্নতা যদিও তাদের পদমর্যাদা পুরুষদের চেয়ে কম ছিল না। তারা তাদের পুরুষ সহকর্মীদের মতো একই পরিচয়চিহ্ন পরত। | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারীরা কী ভূমিকা পালন করেছে? | {
"answer_start": [
28,
28
],
"text": [
"যোদ্ধা ও কর্মীর ভূমিকা সহ বিভিন্ন",
"যোদ্ধা ও কর্মীর ভূমিকা সহ বিভিন্ন ভূমিকা"
]
} |
bn_wiki_2500_02 | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারী | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারীরা যোদ্ধা ও কর্মীর ভূমিকা সহ বিভিন্ন ভূমিকা পালন করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ একটি অভূতপূর্ব মাত্রায় বিশ্বব্যাপী সংঘাত ছিল। পুরো জনগোষ্ঠীকে একত্রিত করার প্রয়োজনীয়তা নারীর ভূমিকার প্রসারকে অনিবার্য করে তুলেছিল, যদিও দেশ থেকে দেশে তাদের ভূমিকার ভিন্নতা ছিল। যুদ্ধের ফলে বিভিন্ন বয়সের লক্ষ লক্ষ মহিলা মারা গিয়েছিলেন।
কয়েক লাখ মহিলা যুদ্ধের ভূমিকা পালন করেছিলেন, বিশেষত বিমান-বিধ্বংসী ইউনিটে। উদাহরণস্বরূপ, সোভিয়েত ইউনিয়ন মহিলাদের সরাসরি তাদের সেনা ইউনিটে সংহত করে। যুক্তরাষ্ট্র প্রথমে নারীদের যুদ্ধে ব্যবহার না করার জন্য নির্বাচিত করেছে কারণ জনমত এটি সহ্য করবে না। অন্যান্য দেশের মতো, প্রায় সাড়ে ৩৫,০০০ নারী মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীতে যুদ্ধবিরত ভূমিকাতে ইউনিফর্ম সহকারী হিসাবে কাজ করেছিলেন। এই ভূমিকাগুলোর অন্তর্ভুক্ত: প্রশাসন, নার্স, ট্রাক ড্রাইভার, যান্ত্রিক, বৈদ্যুতিকবিদ এবং সহায়ক পাইলট। মহিলারা ফ্রান্স, ইতালি এবং পোল্যান্ডের প্রতিরোধগুলোতে, পাশাপাশি ব্রিটিশ এসওই (স্পেশাল অপারেশানস এক্সেকিউটিভস) এবং আমেরিকান ওএসএস এ (অফিস অফ স্র্যাটেজিক সার্ভিসেস) অংশগ্রহণ করেছিল।
যৌন দাসত্বের জন্য মহিলাদের বাধ্য করা হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে এবং পুরো সময়ে ইম্পেরিয়াল জাপানি সেনাবাহিনী এশিয়ার কয়েক লাখ নারীকে যৌন দাস হতে বাধ্য করেছিল।
মহিলারা তাদের কিছু ভূমিকায় সীমাবদ্ধ থাকলেও তাদের কাছ থেকে একই ভূমিকা পালনকারী একজন পুরুষ সৈনিকের মতোই কাজ প্রত্যাশা করা হয়েছিলো। তারা সামনের লাইনে লড়াইয়ে অংশ নিতে না পারলেও তারা বিমানবিরোধী বন্দুক এবং প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালিয়েছিল। সামনের সারির লড়াইয়ে অংশ নিতে না পেরে মহিলারা একই সামরিক প্রশিক্ষণে গিয়েছিলেন, একই পরিস্থিতিতে বসবাস করতেন এবং পুরুষদের মতো প্রায় একই কাজ করতেন। এই গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যের অর্থ ছিল যে মহিলাদের বীরত্ব বা সাহসিকতার পদকগুলোর জন্য মনোনীত করা হয়নি, কারণ এই পুরস্কারগুলো শধু "মাঠে শত্রুদের বিরুদ্ধে সক্রিয় অভিযান" এর জন্য ভূষিত হয়েছিল, যাতে মহিলারা অংশ নিতে পারেননি।
সেনাবাহিনীতে তাদেরকে যে পদবি দিয়ে সম্বোধন করা হয়েছিল সেক্ষেত্রে ভিন্নতা যদিও তাদের পদমর্যাদা পুরুষদের চেয়ে কম ছিল না। তারা তাদের পুরুষ সহকর্মীদের মতো একই পরিচয়চিহ্ন পরত। | কয়েক লাখ মহিলা বিশেষত কোন ইউনিটে যুদ্ধের ভূমিকা পালন করেছিলেন?
| {
"answer_start": [
396,
396
],
"text": [
"বিমান-বিধ্বংসী",
"বিমান-বিধ্বংসী"
]
} |
bn_wiki_2500_03 | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারী | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারীরা যোদ্ধা ও কর্মীর ভূমিকা সহ বিভিন্ন ভূমিকা পালন করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ একটি অভূতপূর্ব মাত্রায় বিশ্বব্যাপী সংঘাত ছিল। পুরো জনগোষ্ঠীকে একত্রিত করার প্রয়োজনীয়তা নারীর ভূমিকার প্রসারকে অনিবার্য করে তুলেছিল, যদিও দেশ থেকে দেশে তাদের ভূমিকার ভিন্নতা ছিল। যুদ্ধের ফলে বিভিন্ন বয়সের লক্ষ লক্ষ মহিলা মারা গিয়েছিলেন।
কয়েক লাখ মহিলা যুদ্ধের ভূমিকা পালন করেছিলেন, বিশেষত বিমান-বিধ্বংসী ইউনিটে। উদাহরণস্বরূপ, সোভিয়েত ইউনিয়ন মহিলাদের সরাসরি তাদের সেনা ইউনিটে সংহত করে। যুক্তরাষ্ট্র প্রথমে নারীদের যুদ্ধে ব্যবহার না করার জন্য নির্বাচিত করেছে কারণ জনমত এটি সহ্য করবে না। অন্যান্য দেশের মতো, প্রায় সাড়ে ৩৫,০০০ নারী মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীতে যুদ্ধবিরত ভূমিকাতে ইউনিফর্ম সহকারী হিসাবে কাজ করেছিলেন। এই ভূমিকাগুলোর অন্তর্ভুক্ত: প্রশাসন, নার্স, ট্রাক ড্রাইভার, যান্ত্রিক, বৈদ্যুতিকবিদ এবং সহায়ক পাইলট। মহিলারা ফ্রান্স, ইতালি এবং পোল্যান্ডের প্রতিরোধগুলোতে, পাশাপাশি ব্রিটিশ এসওই (স্পেশাল অপারেশানস এক্সেকিউটিভস) এবং আমেরিকান ওএসএস এ (অফিস অফ স্র্যাটেজিক সার্ভিসেস) অংশগ্রহণ করেছিল।
যৌন দাসত্বের জন্য মহিলাদের বাধ্য করা হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে এবং পুরো সময়ে ইম্পেরিয়াল জাপানি সেনাবাহিনী এশিয়ার কয়েক লাখ নারীকে যৌন দাস হতে বাধ্য করেছিল।
মহিলারা তাদের কিছু ভূমিকায় সীমাবদ্ধ থাকলেও তাদের কাছ থেকে একই ভূমিকা পালনকারী একজন পুরুষ সৈনিকের মতোই কাজ প্রত্যাশা করা হয়েছিলো। তারা সামনের লাইনে লড়াইয়ে অংশ নিতে না পারলেও তারা বিমানবিরোধী বন্দুক এবং প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালিয়েছিল। সামনের সারির লড়াইয়ে অংশ নিতে না পেরে মহিলারা একই সামরিক প্রশিক্ষণে গিয়েছিলেন, একই পরিস্থিতিতে বসবাস করতেন এবং পুরুষদের মতো প্রায় একই কাজ করতেন। এই গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যের অর্থ ছিল যে মহিলাদের বীরত্ব বা সাহসিকতার পদকগুলোর জন্য মনোনীত করা হয়নি, কারণ এই পুরস্কারগুলো শধু "মাঠে শত্রুদের বিরুদ্ধে সক্রিয় অভিযান" এর জন্য ভূষিত হয়েছিল, যাতে মহিলারা অংশ নিতে পারেননি।
সেনাবাহিনীতে তাদেরকে যে পদবি দিয়ে সম্বোধন করা হয়েছিল সেক্ষেত্রে ভিন্নতা যদিও তাদের পদমর্যাদা পুরুষদের চেয়ে কম ছিল না। তারা তাদের পুরুষ সহকর্মীদের মতো একই পরিচয়চিহ্ন পরত। | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে এবং পুরো সময়ে ইম্পেরিয়াল জাপানি সেনাবাহিনী এশিয়ার কয়েক লাখ নারীকে কী হতে বাধ্য করেছিল? | {
"answer_start": [
1003,
1003
],
"text": [
"যৌন দাস",
"যৌন দাস"
]
} |
bn_wiki_2500_04 | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারী | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারীরা যোদ্ধা ও কর্মীর ভূমিকা সহ বিভিন্ন ভূমিকা পালন করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ একটি অভূতপূর্ব মাত্রায় বিশ্বব্যাপী সংঘাত ছিল। পুরো জনগোষ্ঠীকে একত্রিত করার প্রয়োজনীয়তা নারীর ভূমিকার প্রসারকে অনিবার্য করে তুলেছিল, যদিও দেশ থেকে দেশে তাদের ভূমিকার ভিন্নতা ছিল। যুদ্ধের ফলে বিভিন্ন বয়সের লক্ষ লক্ষ মহিলা মারা গিয়েছিলেন।
কয়েক লাখ মহিলা যুদ্ধের ভূমিকা পালন করেছিলেন, বিশেষত বিমান-বিধ্বংসী ইউনিটে। উদাহরণস্বরূপ, সোভিয়েত ইউনিয়ন মহিলাদের সরাসরি তাদের সেনা ইউনিটে সংহত করে। যুক্তরাষ্ট্র প্রথমে নারীদের যুদ্ধে ব্যবহার না করার জন্য নির্বাচিত করেছে কারণ জনমত এটি সহ্য করবে না। অন্যান্য দেশের মতো, প্রায় সাড়ে ৩৫,০০০ নারী মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীতে যুদ্ধবিরত ভূমিকাতে ইউনিফর্ম সহকারী হিসাবে কাজ করেছিলেন। এই ভূমিকাগুলোর অন্তর্ভুক্ত: প্রশাসন, নার্স, ট্রাক ড্রাইভার, যান্ত্রিক, বৈদ্যুতিকবিদ এবং সহায়ক পাইলট। মহিলারা ফ্রান্স, ইতালি এবং পোল্যান্ডের প্রতিরোধগুলোতে, পাশাপাশি ব্রিটিশ এসওই (স্পেশাল অপারেশানস এক্সেকিউটিভস) এবং আমেরিকান ওএসএস এ (অফিস অফ স্র্যাটেজিক সার্ভিসেস) অংশগ্রহণ করেছিল।
যৌন দাসত্বের জন্য মহিলাদের বাধ্য করা হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে এবং পুরো সময়ে ইম্পেরিয়াল জাপানি সেনাবাহিনী এশিয়ার কয়েক লাখ নারীকে যৌন দাস হতে বাধ্য করেছিল।
মহিলারা তাদের কিছু ভূমিকায় সীমাবদ্ধ থাকলেও তাদের কাছ থেকে একই ভূমিকা পালনকারী একজন পুরুষ সৈনিকের মতোই কাজ প্রত্যাশা করা হয়েছিলো। তারা সামনের লাইনে লড়াইয়ে অংশ নিতে না পারলেও তারা বিমানবিরোধী বন্দুক এবং প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালিয়েছিল। সামনের সারির লড়াইয়ে অংশ নিতে না পেরে মহিলারা একই সামরিক প্রশিক্ষণে গিয়েছিলেন, একই পরিস্থিতিতে বসবাস করতেন এবং পুরুষদের মতো প্রায় একই কাজ করতেন। এই গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যের অর্থ ছিল যে মহিলাদের বীরত্ব বা সাহসিকতার পদকগুলোর জন্য মনোনীত করা হয়নি, কারণ এই পুরস্কারগুলো শধু "মাঠে শত্রুদের বিরুদ্ধে সক্রিয় অভিযান" এর জন্য ভূষিত হয়েছিল, যাতে মহিলারা অংশ নিতে পারেননি।
সেনাবাহিনীতে তাদেরকে যে পদবি দিয়ে সম্বোধন করা হয়েছিল সেক্ষেত্রে ভিন্নতা যদিও তাদের পদমর্যাদা পুরুষদের চেয়ে কম ছিল না। তারা তাদের পুরুষ সহকর্মীদের মতো একই পরিচয়চিহ্ন পরত। | সেনাবাহিনীতে যোগদানের অপ্রতিরোধ্য কারণ কী ছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2500_05 | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারী | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নারীরা যোদ্ধা ও কর্মীর ভূমিকা সহ বিভিন্ন ভূমিকা পালন করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ একটি অভূতপূর্ব মাত্রায় বিশ্বব্যাপী সংঘাত ছিল। পুরো জনগোষ্ঠীকে একত্রিত করার প্রয়োজনীয়তা নারীর ভূমিকার প্রসারকে অনিবার্য করে তুলেছিল, যদিও দেশ থেকে দেশে তাদের ভূমিকার ভিন্নতা ছিল। যুদ্ধের ফলে বিভিন্ন বয়সের লক্ষ লক্ষ মহিলা মারা গিয়েছিলেন।
কয়েক লাখ মহিলা যুদ্ধের ভূমিকা পালন করেছিলেন, বিশেষত বিমান-বিধ্বংসী ইউনিটে। উদাহরণস্বরূপ, সোভিয়েত ইউনিয়ন মহিলাদের সরাসরি তাদের সেনা ইউনিটে সংহত করে। যুক্তরাষ্ট্র প্রথমে নারীদের যুদ্ধে ব্যবহার না করার জন্য নির্বাচিত করেছে কারণ জনমত এটি সহ্য করবে না। অন্যান্য দেশের মতো, প্রায় সাড়ে ৩৫,০০০ নারী মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীতে যুদ্ধবিরত ভূমিকাতে ইউনিফর্ম সহকারী হিসাবে কাজ করেছিলেন। এই ভূমিকাগুলোর অন্তর্ভুক্ত: প্রশাসন, নার্স, ট্রাক ড্রাইভার, যান্ত্রিক, বৈদ্যুতিকবিদ এবং সহায়ক পাইলট। মহিলারা ফ্রান্স, ইতালি এবং পোল্যান্ডের প্রতিরোধগুলোতে, পাশাপাশি ব্রিটিশ এসওই (স্পেশাল অপারেশানস এক্সেকিউটিভস) এবং আমেরিকান ওএসএস এ (অফিস অফ স্র্যাটেজিক সার্ভিসেস) অংশগ্রহণ করেছিল।
যৌন দাসত্বের জন্য মহিলাদের বাধ্য করা হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে এবং পুরো সময়ে ইম্পেরিয়াল জাপানি সেনাবাহিনী এশিয়ার কয়েক লাখ নারীকে যৌন দাস হতে বাধ্য করেছিল।
মহিলারা তাদের কিছু ভূমিকায় সীমাবদ্ধ থাকলেও তাদের কাছ থেকে একই ভূমিকা পালনকারী একজন পুরুষ সৈনিকের মতোই কাজ প্রত্যাশা করা হয়েছিলো। তারা সামনের লাইনে লড়াইয়ে অংশ নিতে না পারলেও তারা বিমানবিরোধী বন্দুক এবং প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালিয়েছিল। সামনের সারির লড়াইয়ে অংশ নিতে না পেরে মহিলারা একই সামরিক প্রশিক্ষণে গিয়েছিলেন, একই পরিস্থিতিতে বসবাস করতেন এবং পুরুষদের মতো প্রায় একই কাজ করতেন। এই গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যের অর্থ ছিল যে মহিলাদের বীরত্ব বা সাহসিকতার পদকগুলোর জন্য মনোনীত করা হয়নি, কারণ এই পুরস্কারগুলো শধু "মাঠে শত্রুদের বিরুদ্ধে সক্রিয় অভিযান" এর জন্য ভূষিত হয়েছিল, যাতে মহিলারা অংশ নিতে পারেননি।
সেনাবাহিনীতে তাদেরকে যে পদবি দিয়ে সম্বোধন করা হয়েছিল সেক্ষেত্রে ভিন্নতা যদিও তাদের পদমর্যাদা পুরুষদের চেয়ে কম ছিল না। তারা তাদের পুরুষ সহকর্মীদের মতো একই পরিচয়চিহ্ন পরত। | যুদ্ধের সময় কতজন মহিলা স্বেচ্ছাসেবীর কাজ করেছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0722_01 | তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল | সহায়ক যন্ত্র সম্পর্কিত প্রকৌশলে প্রধানত পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন জিনিস পরিমাপের যেমন চাপ, তাপমাত্রা, বেগ ইত্যাদি মাপ-জোখের উপযোগী যন্ত্র তৈরী নিয়ে কাজ করা হয়। এই সকল সূক্ষাতিসূক্ষ যন্ত্রপাতি তৈরী করার জন্য পদার্থবিজ্ঞানের উপরে খুব ভালো দখল থাকতে হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ঊড়োজাহাজ নিয়ন্ত্রণের জন্য এমন যন্ত্র প্রয়োজন হয় যা ক্রমাগত বাতাসের গতি এবং ভূমি হতে উচ্চতা মাপতে থাকে। আবার পেলশিয়ার-সীবেক এফেক্ট নীতি ব্যবহার করে তাপযুগলের সাহায্যে যে কোন দুটি বিন্দুর মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্য নিরূপণ করা হয়।
প্রায়শঃই দেখা যায় সহায়ক যন্ত্রপাতিসমূহ এককভাবে ব্যবহৃত হয় না, বরং কোন বৃহদ তড়িৎ প্রকৌশল ব্যবস্থার অংশ বা সহায়ক হিসেবে অথবা সংবেদী যন্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এগুলো এমনকি দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতিতেও ব্যবহৃত হয়। যেমন রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য যে সুইচটি ব্যবহৃত হয় তা আসলে একটি তাপযুগল। এই তাপযুগল আবার বড় বড় ফার্নেসের স্থির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার কাজেও ব্যবহৃত হয়। এই কারণে সহায়ক যন্ত্র সম্পর্কিত প্রকৌশলকে প্রায়ই নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশলের প্রতিরূপ বলা হয়ে থাকে।সুপার কম্পিউটার আজকাল নানাবিধ ক্ষেত্রে, যেমন ভৌগোলিক তথ্য ব্যবস্থা বা গাণিতিক জীববিজ্ঞানে, ব্যবহার করা হয়
কম্পিউটার প্রকৌশল কম্পিউটার ডিজাইন ও কম্পিউটার ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করে। এর মধ্যে নতুন হার্ডওয়্যার ডিজাইন থেকে শুরু করে পিডিএ ডিজাইন এমনকি কোন শিল্প কারখানা নিয়ন্ত্রণের জন্য কম্পিউটারের ব্যবহার পর্যন্ত অন্তর্ভুক্ত। কম্পিউটার প্রকৌশলীগণ কোন কম্পিউটার ব্যবস্থার সফটওয়্যার নিয়েও কাজ করেন। অবশ্য প্রায়শই জটিল সফটওয়্যার ডিজাইন করাকে সফটওয়্যার প্রকৌশলের মধ্যে ধরা হয় এবং সফটওয়্যার প্রকৌশলকে আলাদা একটি শাখা ধরা হয়। কম্পিউটার প্রকৌশলীগণ যে সমস্ত যন্ত্র সম্পর্কে কাজ করেন, ডেস্কটপ কম্পিউটার তার একটি ক্ষুদ্র উদাহরণ। বর্তমানে কম্পিউটার ভিডিও গেমের কনসোল থেকে শুরু করে ডিভিডি প্লেয়ার পর্যন্ত নাগরিক জীবনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে জড়িয়ে আছে।
নিদ্যদিনের ব্যবহার্য সকল ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত হয়ে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি কম্পিউটারের সবচেয়ে ব্যবহার বেশি লাগছে অত্যাধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণাগারে। আধুনিক গবেষণা এমন স্তরে পৌঁছেছে যে, বাস্তব যন্ত্রপাতির সাহায্যে পরীক্ষণ পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে উঠেছে। তাই কম্পিউটার সিম্যুলেশন তার জায়াগা করে নিয়েছে। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান, বিশ্বতত্ত্ব, জৈব প্রযুক্তি এবং জিনতত্ত্বে এর ব্যবহার নিত্য নৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। এই বিষয়টি অবশ্য সফ্টওয়্যার প্রকৌশলের অধীনে আলোচিত হয়। | কোন নীতি ব্যবহার করে তাপযুগলের সাহায্যে যে কোন দুটি বিন্দুর মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্য নিরূপণ করা হয়? | {
"answer_start": [
387,
387
],
"text": [
"পেলশিয়ার-সীবেক এফেক্ট",
"পেলশিয়ার-সীবেক এফেক্ট"
]
} |
bn_wiki_0722_02 | তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল | সহায়ক যন্ত্র সম্পর্কিত প্রকৌশলে প্রধানত পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন জিনিস পরিমাপের যেমন চাপ, তাপমাত্রা, বেগ ইত্যাদি মাপ-জোখের উপযোগী যন্ত্র তৈরী নিয়ে কাজ করা হয়। এই সকল সূক্ষাতিসূক্ষ যন্ত্রপাতি তৈরী করার জন্য পদার্থবিজ্ঞানের উপরে খুব ভালো দখল থাকতে হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ঊড়োজাহাজ নিয়ন্ত্রণের জন্য এমন যন্ত্র প্রয়োজন হয় যা ক্রমাগত বাতাসের গতি এবং ভূমি হতে উচ্চতা মাপতে থাকে। আবার পেলশিয়ার-সীবেক এফেক্ট নীতি ব্যবহার করে তাপযুগলের সাহায্যে যে কোন দুটি বিন্দুর মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্য নিরূপণ করা হয়।
প্রায়শঃই দেখা যায় সহায়ক যন্ত্রপাতিসমূহ এককভাবে ব্যবহৃত হয় না, বরং কোন বৃহদ তড়িৎ প্রকৌশল ব্যবস্থার অংশ বা সহায়ক হিসেবে অথবা সংবেদী যন্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এগুলো এমনকি দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতিতেও ব্যবহৃত হয়। যেমন রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য যে সুইচটি ব্যবহৃত হয় তা আসলে একটি তাপযুগল। এই তাপযুগল আবার বড় বড় ফার্নেসের স্থির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার কাজেও ব্যবহৃত হয়। এই কারণে সহায়ক যন্ত্র সম্পর্কিত প্রকৌশলকে প্রায়ই নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশলের প্রতিরূপ বলা হয়ে থাকে।সুপার কম্পিউটার আজকাল নানাবিধ ক্ষেত্রে, যেমন ভৌগোলিক তথ্য ব্যবস্থা বা গাণিতিক জীববিজ্ঞানে, ব্যবহার করা হয়
কম্পিউটার প্রকৌশল কম্পিউটার ডিজাইন ও কম্পিউটার ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করে। এর মধ্যে নতুন হার্ডওয়্যার ডিজাইন থেকে শুরু করে পিডিএ ডিজাইন এমনকি কোন শিল্প কারখানা নিয়ন্ত্রণের জন্য কম্পিউটারের ব্যবহার পর্যন্ত অন্তর্ভুক্ত। কম্পিউটার প্রকৌশলীগণ কোন কম্পিউটার ব্যবস্থার সফটওয়্যার নিয়েও কাজ করেন। অবশ্য প্রায়শই জটিল সফটওয়্যার ডিজাইন করাকে সফটওয়্যার প্রকৌশলের মধ্যে ধরা হয় এবং সফটওয়্যার প্রকৌশলকে আলাদা একটি শাখা ধরা হয়। কম্পিউটার প্রকৌশলীগণ যে সমস্ত যন্ত্র সম্পর্কে কাজ করেন, ডেস্কটপ কম্পিউটার তার একটি ক্ষুদ্র উদাহরণ। বর্তমানে কম্পিউটার ভিডিও গেমের কনসোল থেকে শুরু করে ডিভিডি প্লেয়ার পর্যন্ত নাগরিক জীবনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে জড়িয়ে আছে।
নিদ্যদিনের ব্যবহার্য সকল ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত হয়ে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি কম্পিউটারের সবচেয়ে ব্যবহার বেশি লাগছে অত্যাধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণাগারে। আধুনিক গবেষণা এমন স্তরে পৌঁছেছে যে, বাস্তব যন্ত্রপাতির সাহায্যে পরীক্ষণ পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে উঠেছে। তাই কম্পিউটার সিম্যুলেশন তার জায়াগা করে নিয়েছে। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান, বিশ্বতত্ত্ব, জৈব প্রযুক্তি এবং জিনতত্ত্বে এর ব্যবহার নিত্য নৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। এই বিষয়টি অবশ্য সফ্টওয়্যার প্রকৌশলের অধীনে আলোচিত হয়। | উড়োজাহাজ নিয়ন্ত্রণের জন্য যে যন্ত্র প্রয়োজন হয় তার কাজ কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0722_03 | তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল | সহায়ক যন্ত্র সম্পর্কিত প্রকৌশলে প্রধানত পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন জিনিস পরিমাপের যেমন চাপ, তাপমাত্রা, বেগ ইত্যাদি মাপ-জোখের উপযোগী যন্ত্র তৈরী নিয়ে কাজ করা হয়। এই সকল সূক্ষাতিসূক্ষ যন্ত্রপাতি তৈরী করার জন্য পদার্থবিজ্ঞানের উপরে খুব ভালো দখল থাকতে হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ঊড়োজাহাজ নিয়ন্ত্রণের জন্য এমন যন্ত্র প্রয়োজন হয় যা ক্রমাগত বাতাসের গতি এবং ভূমি হতে উচ্চতা মাপতে থাকে। আবার পেলশিয়ার-সীবেক এফেক্ট নীতি ব্যবহার করে তাপযুগলের সাহায্যে যে কোন দুটি বিন্দুর মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্য নিরূপণ করা হয়।
প্রায়শঃই দেখা যায় সহায়ক যন্ত্রপাতিসমূহ এককভাবে ব্যবহৃত হয় না, বরং কোন বৃহদ তড়িৎ প্রকৌশল ব্যবস্থার অংশ বা সহায়ক হিসেবে অথবা সংবেদী যন্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এগুলো এমনকি দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতিতেও ব্যবহৃত হয়। যেমন রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য যে সুইচটি ব্যবহৃত হয় তা আসলে একটি তাপযুগল। এই তাপযুগল আবার বড় বড় ফার্নেসের স্থির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার কাজেও ব্যবহৃত হয়। এই কারণে সহায়ক যন্ত্র সম্পর্কিত প্রকৌশলকে প্রায়ই নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশলের প্রতিরূপ বলা হয়ে থাকে।সুপার কম্পিউটার আজকাল নানাবিধ ক্ষেত্রে, যেমন ভৌগোলিক তথ্য ব্যবস্থা বা গাণিতিক জীববিজ্ঞানে, ব্যবহার করা হয়
কম্পিউটার প্রকৌশল কম্পিউটার ডিজাইন ও কম্পিউটার ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করে। এর মধ্যে নতুন হার্ডওয়্যার ডিজাইন থেকে শুরু করে পিডিএ ডিজাইন এমনকি কোন শিল্প কারখানা নিয়ন্ত্রণের জন্য কম্পিউটারের ব্যবহার পর্যন্ত অন্তর্ভুক্ত। কম্পিউটার প্রকৌশলীগণ কোন কম্পিউটার ব্যবস্থার সফটওয়্যার নিয়েও কাজ করেন। অবশ্য প্রায়শই জটিল সফটওয়্যার ডিজাইন করাকে সফটওয়্যার প্রকৌশলের মধ্যে ধরা হয় এবং সফটওয়্যার প্রকৌশলকে আলাদা একটি শাখা ধরা হয়। কম্পিউটার প্রকৌশলীগণ যে সমস্ত যন্ত্র সম্পর্কে কাজ করেন, ডেস্কটপ কম্পিউটার তার একটি ক্ষুদ্র উদাহরণ। বর্তমানে কম্পিউটার ভিডিও গেমের কনসোল থেকে শুরু করে ডিভিডি প্লেয়ার পর্যন্ত নাগরিক জীবনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে জড়িয়ে আছে।
নিদ্যদিনের ব্যবহার্য সকল ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত হয়ে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি কম্পিউটারের সবচেয়ে ব্যবহার বেশি লাগছে অত্যাধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণাগারে। আধুনিক গবেষণা এমন স্তরে পৌঁছেছে যে, বাস্তব যন্ত্রপাতির সাহায্যে পরীক্ষণ পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে উঠেছে। তাই কম্পিউটার সিম্যুলেশন তার জায়াগা করে নিয়েছে। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান, বিশ্বতত্ত্ব, জৈব প্রযুক্তি এবং জিনতত্ত্বে এর ব্যবহার নিত্য নৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। এই বিষয়টি অবশ্য সফ্টওয়্যার প্রকৌশলের অধীনে আলোচিত হয়। | কোন প্রকৌশলকে প্রায়ই নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশলের প্রতিরূপ বলা হয়ে থাকে? | {
"answer_start": [
919,
919
],
"text": [
"সহায়ক যন্ত্র সম্পর্কিত প্রকৌশলকে",
"সহায়ক যন্ত্র সম্পর্কিত প্রকৌশলকে"
]
} |
bn_wiki_0722_04 | তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল | সহায়ক যন্ত্র সম্পর্কিত প্রকৌশলে প্রধানত পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন জিনিস পরিমাপের যেমন চাপ, তাপমাত্রা, বেগ ইত্যাদি মাপ-জোখের উপযোগী যন্ত্র তৈরী নিয়ে কাজ করা হয়। এই সকল সূক্ষাতিসূক্ষ যন্ত্রপাতি তৈরী করার জন্য পদার্থবিজ্ঞানের উপরে খুব ভালো দখল থাকতে হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ঊড়োজাহাজ নিয়ন্ত্রণের জন্য এমন যন্ত্র প্রয়োজন হয় যা ক্রমাগত বাতাসের গতি এবং ভূমি হতে উচ্চতা মাপতে থাকে। আবার পেলশিয়ার-সীবেক এফেক্ট নীতি ব্যবহার করে তাপযুগলের সাহায্যে যে কোন দুটি বিন্দুর মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্য নিরূপণ করা হয়।
প্রায়শঃই দেখা যায় সহায়ক যন্ত্রপাতিসমূহ এককভাবে ব্যবহৃত হয় না, বরং কোন বৃহদ তড়িৎ প্রকৌশল ব্যবস্থার অংশ বা সহায়ক হিসেবে অথবা সংবেদী যন্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এগুলো এমনকি দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতিতেও ব্যবহৃত হয়। যেমন রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য যে সুইচটি ব্যবহৃত হয় তা আসলে একটি তাপযুগল। এই তাপযুগল আবার বড় বড় ফার্নেসের স্থির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার কাজেও ব্যবহৃত হয়। এই কারণে সহায়ক যন্ত্র সম্পর্কিত প্রকৌশলকে প্রায়ই নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশলের প্রতিরূপ বলা হয়ে থাকে।সুপার কম্পিউটার আজকাল নানাবিধ ক্ষেত্রে, যেমন ভৌগোলিক তথ্য ব্যবস্থা বা গাণিতিক জীববিজ্ঞানে, ব্যবহার করা হয়
কম্পিউটার প্রকৌশল কম্পিউটার ডিজাইন ও কম্পিউটার ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করে। এর মধ্যে নতুন হার্ডওয়্যার ডিজাইন থেকে শুরু করে পিডিএ ডিজাইন এমনকি কোন শিল্প কারখানা নিয়ন্ত্রণের জন্য কম্পিউটারের ব্যবহার পর্যন্ত অন্তর্ভুক্ত। কম্পিউটার প্রকৌশলীগণ কোন কম্পিউটার ব্যবস্থার সফটওয়্যার নিয়েও কাজ করেন। অবশ্য প্রায়শই জটিল সফটওয়্যার ডিজাইন করাকে সফটওয়্যার প্রকৌশলের মধ্যে ধরা হয় এবং সফটওয়্যার প্রকৌশলকে আলাদা একটি শাখা ধরা হয়। কম্পিউটার প্রকৌশলীগণ যে সমস্ত যন্ত্র সম্পর্কে কাজ করেন, ডেস্কটপ কম্পিউটার তার একটি ক্ষুদ্র উদাহরণ। বর্তমানে কম্পিউটার ভিডিও গেমের কনসোল থেকে শুরু করে ডিভিডি প্লেয়ার পর্যন্ত নাগরিক জীবনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে জড়িয়ে আছে।
নিদ্যদিনের ব্যবহার্য সকল ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত হয়ে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি কম্পিউটারের সবচেয়ে ব্যবহার বেশি লাগছে অত্যাধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণাগারে। আধুনিক গবেষণা এমন স্তরে পৌঁছেছে যে, বাস্তব যন্ত্রপাতির সাহায্যে পরীক্ষণ পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে উঠেছে। তাই কম্পিউটার সিম্যুলেশন তার জায়াগা করে নিয়েছে। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান, বিশ্বতত্ত্ব, জৈব প্রযুক্তি এবং জিনতত্ত্বে এর ব্যবহার নিত্য নৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। এই বিষয়টি অবশ্য সফ্টওয়্যার প্রকৌশলের অধীনে আলোচিত হয়। | রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য যে সুইচটি ব্যবহৃত হয় তা আসলে কী? | {
"answer_start": [
427,
427
],
"text": [
"তাপযুগল",
"তাপযুগল"
]
} |