id
stringlengths 15
15
| title
stringlengths 2
1.44k
| context
stringlengths 179
4.78k
| question
stringlengths 6
207
| answers
dict |
---|---|---|---|---|
bn_wiki_1048_01 | সম্বন্ধ বিপণন | সম্বন্ধ বিপণন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো এমন এক ধরনের কর্ম-দক্ষতাভিত্তিক বিপণন প্রক্রিয়া যেখানে এক বা একাধিক বিপণনকারিরা (বা মার্কেটাররা) একটি নির্দিষ্ট ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত হয়ে ঐ প্রতিষ্ঠানে গ্রাহক আনার জন্য তাদের বিপণন দক্ষতা প্রয়োগ করে থাকে এবং গ্রাহক আনার পর উক্ত ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান পুরস্কার-স্বরূপ বিপণনকারিদের দিনশেষে কিছু নগদ অর্থ প্রদান করে থাকে। এই ধরনের বিপণন ব্যবস্থায় চারটি প্রধান ভিত্তি রয়েছেঃ ব্যবসায়ীগণ (যারা খুচরা বিক্রেতা বা ব্র্যান্ড নামেও পরিচিত), অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক (যেখানে ব্যবসায় মালিক এবং বিপণনকারী বা অ্যাফিলিয়েটরা এসে মিলিত হয়), প্রচারক (বিপণকারী বা মার্কেটার) এবং গ্রাহক। সম্বন্ধ বিপণন ব্যবস্থা বিকশিত হয়েছে মাধ্যমিক স্তরের প্রতিযোগী, বিশেষ করে ব্যবস্থাপনা সংস্থা, সুপার-অ্যাফিলিয়েট এবং বিক্রেতা বা সরবরাহকারীদের উত্থানের ফলে। সম্বন্ধ বিপণন ইন্টারনেট মার্কেটিং-এর অন্যান্য পদ্ধতির উপরও কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করেছে কেননা এই ধরনের বিপণন ব্যবস্থা প্রায়ই নিয়মিত-বিপণন পদ্ধতি গ্রহণ করে থাকে। আর সেই পদ্ধতিগুলো হলো সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান বা এসইও, সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (পিপিসি - পেই পার ক্লিক), ই-মেইল মার্কেটিং, কন্টেন্ট মার্কেটিং এবং প্রদর্শন বিপণন। সম্বন্ধ বিপণনকে অনেক সময় রেফারেল মার্কেটিং (এটি এমন এক ধরনের বিপণন প্রক্রিয়া যেখানে মৌখিক যোগাযোগের মাধ্যমে একটি পণ্যের বিপণন প্রসার সাধিত হয়) এর সাথে গুলিয়ে ফেলা হয়। কেননা এই উভয় ধরনের বিপণন ব্যবস্থাই খুচরা বিক্রেতাদের কাছে বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য তৃতীয় পক্ষের সহায়তা নিয়ে থাকে। যদিও উভয়ই বিপণন ব্যবস্থার স্বতন্ত্র রূপ কিন্তু তারপরও উভয়ের মধ্যে কিছু পার্থক্য বিদ্যমান আছে। সম্বন্ধ বিপণন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিক্রয় পরিচালনার জন্য সম্পূর্ণ আর্থিক প্ররোচণার উপর নির্ভরশীল যেখানে রেফারেল মার্কেটি নির্ভরশীল শুধু বিশ্বাস এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের উপর। সম্বন্ধ বিপণন বিজ্ঞাপণদাতাদের কর্তৃক মাঝে-মধ্যে উপেক্ষিত হয়। কেননা যেখানে সার্চ ইঞ্জিন, ই-মেইল এবং ওয়েব সিন্ডিকেশ্যান অনলাইন বিক্রেতাদের সিংহভাগ মনোযোগ আকর্ষণে সফল, সেখানে সম্বন্ধ বিপণন তুলনামূলকভাবে দৃষ্টি আকর্ষণে কম সফল। কিন্তু তারপরও সম্বন্ধ বিপণন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনলাইন বিপণন এবং কৌশলগত বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1048_04 | সম্বন্ধ বিপণন | সম্বন্ধ বিপণন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো এমন এক ধরনের কর্ম-দক্ষতাভিত্তিক বিপণন প্রক্রিয়া যেখানে এক বা একাধিক বিপণনকারিরা (বা মার্কেটাররা) একটি নির্দিষ্ট ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত হয়ে ঐ প্রতিষ্ঠানে গ্রাহক আনার জন্য তাদের বিপণন দক্ষতা প্রয়োগ করে থাকে এবং গ্রাহক আনার পর উক্ত ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান পুরস্কার-স্বরূপ বিপণনকারিদের দিনশেষে কিছু নগদ অর্থ প্রদান করে থাকে। এই ধরনের বিপণন ব্যবস্থায় চারটি প্রধান ভিত্তি রয়েছেঃ ব্যবসায়ীগণ (যারা খুচরা বিক্রেতা বা ব্র্যান্ড নামেও পরিচিত), অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক (যেখানে ব্যবসায় মালিক এবং বিপণনকারী বা অ্যাফিলিয়েটরা এসে মিলিত হয়), প্রচারক (বিপণকারী বা মার্কেটার) এবং গ্রাহক। সম্বন্ধ বিপণন ব্যবস্থা বিকশিত হয়েছে মাধ্যমিক স্তরের প্রতিযোগী, বিশেষ করে ব্যবস্থাপনা সংস্থা, সুপার-অ্যাফিলিয়েট এবং বিক্রেতা বা সরবরাহকারীদের উত্থানের ফলে। সম্বন্ধ বিপণন ইন্টারনেট মার্কেটিং-এর অন্যান্য পদ্ধতির উপরও কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করেছে কেননা এই ধরনের বিপণন ব্যবস্থা প্রায়ই নিয়মিত-বিপণন পদ্ধতি গ্রহণ করে থাকে। আর সেই পদ্ধতিগুলো হলো সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান বা এসইও, সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (পিপিসি - পেই পার ক্লিক), ই-মেইল মার্কেটিং, কন্টেন্ট মার্কেটিং এবং প্রদর্শন বিপণন। সম্বন্ধ বিপণনকে অনেক সময় রেফারেল মার্কেটিং (এটি এমন এক ধরনের বিপণন প্রক্রিয়া যেখানে মৌখিক যোগাযোগের মাধ্যমে একটি পণ্যের বিপণন প্রসার সাধিত হয়) এর সাথে গুলিয়ে ফেলা হয়। কেননা এই উভয় ধরনের বিপণন ব্যবস্থাই খুচরা বিক্রেতাদের কাছে বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য তৃতীয় পক্ষের সহায়তা নিয়ে থাকে। যদিও উভয়ই বিপণন ব্যবস্থার স্বতন্ত্র রূপ কিন্তু তারপরও উভয়ের মধ্যে কিছু পার্থক্য বিদ্যমান আছে। সম্বন্ধ বিপণন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিক্রয় পরিচালনার জন্য সম্পূর্ণ আর্থিক প্ররোচণার উপর নির্ভরশীল যেখানে রেফারেল মার্কেটি নির্ভরশীল শুধু বিশ্বাস এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের উপর। সম্বন্ধ বিপণন বিজ্ঞাপণদাতাদের কর্তৃক মাঝে-মধ্যে উপেক্ষিত হয়। কেননা যেখানে সার্চ ইঞ্জিন, ই-মেইল এবং ওয়েব সিন্ডিকেশ্যান অনলাইন বিক্রেতাদের সিংহভাগ মনোযোগ আকর্ষণে সফল, সেখানে সম্বন্ধ বিপণন তুলনামূলকভাবে দৃষ্টি আকর্ষণে কম সফল। কিন্তু তারপরও সম্বন্ধ বিপণন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনলাইন বিপণন এবং কৌশলগত বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। | অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আর রেফারেল মার্কেটিং এর পার্থক্য কী? | {
"answer_start": [
1023,
1023
],
"text": [
"সম্বন্ধ বিপণন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিক্রয় পরিচালনার জন্য সম্পূর্ণ আর্থিক প্ররোচণার উপর নির্ভরশীল যেখানে রেফারেল মার্কেটিং নির্ভরশীল শুধু বিশ্বাস এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের উপর",
"সম্বন্ধ বিপণন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিক্রয় পরিচালনার জন্য সম্পূর্ণ আর্থিক প্ররোচণার উপর নির্ভরশীল যেখানে রেফারেল মার্কেটিং নির্ভরশীল শুধু বিশ্বাস এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কের উপর"
]
} |
bn_wiki_1461_01 | বঙ্গোপসাগর | বঙ্গোপসাগর হলো বিশ্বের বৃহত্তম উপসাগর। এটি ভারত মহাসাগরের উত্তর অংশে অবস্থিত একটি প্রায় ত্রিভূজাকৃতি উপসাগর। এই উপসাগরের পশ্চিম দিকে রয়েছে ভারত ও শ্রীলঙ্কা, উত্তর দিকে রয়েছে ভারত ও বাংলাদেশ এবং পূর্ব দিকে রয়েছে মায়ানমার ও থাইল্যান্ড। বঙ্গোপসাগরের ঠিক মাঝখানে বিরাজ করছে ভারতের অধিভুক্ত আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ। বঙ্গোপসাগরের আয়তন ২১,৭২,০০০ বর্গকিলোমিটার (৮,৩৯,০০০ বর্গমাইল)। একাধিক বড়ো নদী এই উপসাগরে এসে মিশেছে। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য গঙ্গা ও তার প্রধান দুই শাখানদী পদ্মা ও হুগলি, ব্রহ্মপুত্র ও তার উশাখানদী যমুনা ও মেঘনা, ইরাবতী, গোদাবরী, মহানদী, কৃষ্ণা, সুবর্ণরেখা, কাবেরী ইত্যাদি নদীসমূহ। বঙ্গোপসাগরের নিকটবর্তী গুরুত্বপূর্ণ বন্দরগুলি হল চেন্নাই, চট্টগ্রাম, পায়রা বন্দর, কলকাতা, হলদিয়া, মংলা, পারাদীপ, টুটিকোরিন, বিশাখাপত্তনম ও ইয়াঙ্গন। বিশ্বের বৃহত্তম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার এই উপসাগরের তীরে বাংলাদেশ রাষ্ট্রে অবস্থিত। এই উপসাগরের তীরে অবস্থিত বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্রগুলি হল আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, চেন্নাই, পুুুরি, বিশাখাপট্টনম, সুুুুন্দরবন, দিঘা, ফুকে, কুয়াকাটা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ত্রিংকোমালি ইত্যাদি। | বঙ্গোপসাগর কোন আকৃতির উপসাগর? | {
"answer_start": [
38,
38
],
"text": [
" এটি ভারত মহাসাগরের উত্তর অংশে অবস্থিত একটি প্রায় ত্রিভূজাকৃতি উপসাগর।",
" এটি ভারত মহাসাগরের উত্তর অংশে অবস্থিত একটি প্রায় ত্রিভূজাকৃতি উপসাগর"
]
} |
bn_wiki_1461_02 | বঙ্গোপসাগর | বঙ্গোপসাগর হলো বিশ্বের বৃহত্তম উপসাগর। এটি ভারত মহাসাগরের উত্তর অংশে অবস্থিত একটি প্রায় ত্রিভূজাকৃতি উপসাগর। এই উপসাগরের পশ্চিম দিকে রয়েছে ভারত ও শ্রীলঙ্কা, উত্তর দিকে রয়েছে ভারত ও বাংলাদেশ এবং পূর্ব দিকে রয়েছে মায়ানমার ও থাইল্যান্ড। বঙ্গোপসাগরের ঠিক মাঝখানে বিরাজ করছে ভারতের অধিভুক্ত আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ। বঙ্গোপসাগরের আয়তন ২১,৭২,০০০ বর্গকিলোমিটার (৮,৩৯,০০০ বর্গমাইল)। একাধিক বড়ো নদী এই উপসাগরে এসে মিশেছে। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য গঙ্গা ও তার প্রধান দুই শাখানদী পদ্মা ও হুগলি, ব্রহ্মপুত্র ও তার উশাখানদী যমুনা ও মেঘনা, ইরাবতী, গোদাবরী, মহানদী, কৃষ্ণা, সুবর্ণরেখা, কাবেরী ইত্যাদি নদীসমূহ। বঙ্গোপসাগরের নিকটবর্তী গুরুত্বপূর্ণ বন্দরগুলি হল চেন্নাই, চট্টগ্রাম, পায়রা বন্দর, কলকাতা, হলদিয়া, মংলা, পারাদীপ, টুটিকোরিন, বিশাখাপত্তনম ও ইয়াঙ্গন। বিশ্বের বৃহত্তম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার এই উপসাগরের তীরে বাংলাদেশ রাষ্ট্রে অবস্থিত। এই উপসাগরের তীরে অবস্থিত বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্রগুলি হল আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, চেন্নাই, পুুুরি, বিশাখাপট্টনম, সুুুুন্দরবন, দিঘা, ফুকে, কুয়াকাটা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ত্রিংকোমালি ইত্যাদি। | বঙ্গোপসাগরের আয়তন কত? | {
"answer_start": [
340,
340
],
"text": [
"২১,৭২,০০০ বর্গকিলোমিটার (৮,৩৯,০০০ বর্গমাইল)",
"২১,৭২,০০০ বর্গকিলোমিটার (৮,৩৯,০০০ বর্গমাইল)"
]
} |
bn_wiki_1461_04 | বঙ্গোপসাগর | বঙ্গোপসাগর হলো বিশ্বের বৃহত্তম উপসাগর। এটি ভারত মহাসাগরের উত্তর অংশে অবস্থিত একটি প্রায় ত্রিভূজাকৃতি উপসাগর। এই উপসাগরের পশ্চিম দিকে রয়েছে ভারত ও শ্রীলঙ্কা, উত্তর দিকে রয়েছে ভারত ও বাংলাদেশ এবং পূর্ব দিকে রয়েছে মায়ানমার ও থাইল্যান্ড। বঙ্গোপসাগরের ঠিক মাঝখানে বিরাজ করছে ভারতের অধিভুক্ত আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ। বঙ্গোপসাগরের আয়তন ২১,৭২,০০০ বর্গকিলোমিটার (৮,৩৯,০০০ বর্গমাইল)। একাধিক বড়ো নদী এই উপসাগরে এসে মিশেছে। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য গঙ্গা ও তার প্রধান দুই শাখানদী পদ্মা ও হুগলি, ব্রহ্মপুত্র ও তার উশাখানদী যমুনা ও মেঘনা, ইরাবতী, গোদাবরী, মহানদী, কৃষ্ণা, সুবর্ণরেখা, কাবেরী ইত্যাদি নদীসমূহ। বঙ্গোপসাগরের নিকটবর্তী গুরুত্বপূর্ণ বন্দরগুলি হল চেন্নাই, চট্টগ্রাম, পায়রা বন্দর, কলকাতা, হলদিয়া, মংলা, পারাদীপ, টুটিকোরিন, বিশাখাপত্তনম ও ইয়াঙ্গন। বিশ্বের বৃহত্তম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার এই উপসাগরের তীরে বাংলাদেশ রাষ্ট্রে অবস্থিত। এই উপসাগরের তীরে অবস্থিত বিখ্যাত পর্যটন কেন্দ্রগুলি হল আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, চেন্নাই, পুুুরি, বিশাখাপট্টনম, সুুুুন্দরবন, দিঘা, ফুকে, কুয়াকাটা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ত্রিংকোমালি ইত্যাদি। | কক্সবাজার কোন রাষ্ট্রে অবস্থিত? | {
"answer_start": [
184,
184
],
"text": [
"বাংলাদেশ",
"বাংলাদেশ"
]
} |
bn_wiki_2122_04 | লুডু | লুডু খেলা বাংলাদেশে ও ভারতে অন্যতম বিনোদন হিসেবে বিবেচিত। ঘরের বিছানায় অথবা মাটিতে মাদুর পেতে যে কোন বয়সের বিশেষ করে কৈশোর অতিক্রান্ত ছেলে মেয়েরা এ খেলাটি খেলে অবসর সময় পার করে থাকে। এই খেলাটির সরঞ্জাম বাণিজ্যিক ভিত্তিতে উৎপাদন করা হয়। গ্রামের বিবাহিত মহিলারাও অবসর সময়ে এই খেলাটি খেলতে পছন্দ করে থাকে। লুডু বিভিন্ন প্ৰকার হয়ে থাকে। যে সকল লুডু খেলার প্ৰচলন বাংলাদেশে দেখা যায় তা হলোঃ
ঘর লুডু,
সাপ লুডু,
পৃথিবী ভ্ৰমণ লুডু | লুডু খেলায় সর্বোচ্চ কতজন প্রতিযোগী থাকতে পারে ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2122_05 | লুডু | লুডু খেলা বাংলাদেশে ও ভারতে অন্যতম বিনোদন হিসেবে বিবেচিত। ঘরের বিছানায় অথবা মাটিতে মাদুর পেতে যে কোন বয়সের বিশেষ করে কৈশোর অতিক্রান্ত ছেলে মেয়েরা এ খেলাটি খেলে অবসর সময় পার করে থাকে। এই খেলাটির সরঞ্জাম বাণিজ্যিক ভিত্তিতে উৎপাদন করা হয়। গ্রামের বিবাহিত মহিলারাও অবসর সময়ে এই খেলাটি খেলতে পছন্দ করে থাকে। লুডু বিভিন্ন প্ৰকার হয়ে থাকে। যে সকল লুডু খেলার প্ৰচলন বাংলাদেশে দেখা যায় তা হলোঃ
ঘর লুডু,
সাপ লুডু,
পৃথিবী ভ্ৰমণ লুডু | লুডু খেলায় দান কখন বাতিল হয় ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0818_01 | প্রকৌশলে নারীদের ইতিহাস | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধ এবং মহাকাশ প্রতিযোগিতার কারণে ১৯৫০ ও ১৯৬০ এর দশকে অতিরিক্ত প্রশিক্ষিত প্রকৌশলীদের জন্য চাহিদা তৈরি হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনেক প্রকৌশল বিদ্যালয় যা পূর্বে কেবল পুরুষ ছাত্রদের ভর্তি করত তারা স্বেচ্ছায় সহশিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। আরপিআই ১১৬ বছর ধরে একটি পুরুষ সর্বস্ব প্রতিষ্ঠান হিসাবে থাকার পর, ১৯৪০-এর দশকে অল্প সংখ্যক মহিলা শিক্ষার্থীকে ভর্তি করতে শুরু করে। জর্জিয়া টেক ১৯৫২ সালে কেবলমাত্র যে সকল বিষয় অন্যান্য রাষ্ট্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হত না সেগুলোতে মহিলা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা শুরু করে। ১৯৬৮ সালে জর্জিয়ার টেক সমস্ত কোর্সে নারীদের ভর্তি হওয়ার সুযোগ দেয়।
১৮৭৩ সালে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (এমআইটি) অ্যালেন স্যালো রিচার্ডস (১৮৪২-১৯১১) প্রথম মহিলা শিক্ষার্থী হিসেবে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন, পরে তিনি এমআইটি তে প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। যাইহোক, ১৯৬০ এর দশকে, মহিলা ছাত্রীদের আবাসন সমস্যার কারণে এমআইটি অল্প সংখ্যক মহিলা প্রকৌশলী ছাত্রীকে ভর্তি করে। ১৯৬৪ সালে ক্যাম্পাসের প্রথম মহিলা ছাত্রাবাস ম্যাককর্মিক হলের নির্মাণ সম্পন্ন হবার পর নারী ছাত্রীর সংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল। ১৯৬০ ও ১৯৭০ এর দশকের শেষের দিকে নারীবাদের দ্বিতীয় তরঙ্গ আন্দোলনের দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে এমআইটির মিলেড্রেড ড্রেসেলহাউস এবং শিলা উইডনল সহ অন্যান্য নারী অনুষদ সদস্যরা, সক্রিয়ভাবে নারী প্রকৌশল শিক্ষাকে প্রচার করতে শুরু করেন।
প্যারিসের ইকোল পলিটেকনিক ১৯৭২ সালে প্রথম নারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি করতে শুরু করে।
মার্গারেট হ্যামিলটন ১৯৭০ এর দশকে তার কম্পিউটার ও অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অবদানের জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন। এমআইটি ইন্সট্রুমেন্টেশন ল্যাবরেটরির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পরিচালক হ্যামিলটন অ্যাপোলো-১১ মিশনের জন্য অন-বোর্ড নির্দেশিকা কোড লেখার জন্য বিখ্যাত। | আরপিআই কতো বছর একটি পুরুষ সর্বস্ব প্রতিষ্ঠান ছিল? | {
"answer_start": [
305,
305
],
"text": [
"১১৬ ",
"১১৬ "
]
} |
bn_wiki_0818_02 | প্রকৌশলে নারীদের ইতিহাস | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধ এবং মহাকাশ প্রতিযোগিতার কারণে ১৯৫০ ও ১৯৬০ এর দশকে অতিরিক্ত প্রশিক্ষিত প্রকৌশলীদের জন্য চাহিদা তৈরি হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনেক প্রকৌশল বিদ্যালয় যা পূর্বে কেবল পুরুষ ছাত্রদের ভর্তি করত তারা স্বেচ্ছায় সহশিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। আরপিআই ১১৬ বছর ধরে একটি পুরুষ সর্বস্ব প্রতিষ্ঠান হিসাবে থাকার পর, ১৯৪০-এর দশকে অল্প সংখ্যক মহিলা শিক্ষার্থীকে ভর্তি করতে শুরু করে। জর্জিয়া টেক ১৯৫২ সালে কেবলমাত্র যে সকল বিষয় অন্যান্য রাষ্ট্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হত না সেগুলোতে মহিলা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা শুরু করে। ১৯৬৮ সালে জর্জিয়ার টেক সমস্ত কোর্সে নারীদের ভর্তি হওয়ার সুযোগ দেয়।
১৮৭৩ সালে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (এমআইটি) অ্যালেন স্যালো রিচার্ডস (১৮৪২-১৯১১) প্রথম মহিলা শিক্ষার্থী হিসেবে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন, পরে তিনি এমআইটি তে প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। যাইহোক, ১৯৬০ এর দশকে, মহিলা ছাত্রীদের আবাসন সমস্যার কারণে এমআইটি অল্প সংখ্যক মহিলা প্রকৌশলী ছাত্রীকে ভর্তি করে। ১৯৬৪ সালে ক্যাম্পাসের প্রথম মহিলা ছাত্রাবাস ম্যাককর্মিক হলের নির্মাণ সম্পন্ন হবার পর নারী ছাত্রীর সংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল। ১৯৬০ ও ১৯৭০ এর দশকের শেষের দিকে নারীবাদের দ্বিতীয় তরঙ্গ আন্দোলনের দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে এমআইটির মিলেড্রেড ড্রেসেলহাউস এবং শিলা উইডনল সহ অন্যান্য নারী অনুষদ সদস্যরা, সক্রিয়ভাবে নারী প্রকৌশল শিক্ষাকে প্রচার করতে শুরু করেন।
প্যারিসের ইকোল পলিটেকনিক ১৯৭২ সালে প্রথম নারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি করতে শুরু করে।
মার্গারেট হ্যামিলটন ১৯৭০ এর দশকে তার কম্পিউটার ও অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অবদানের জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন। এমআইটি ইন্সট্রুমেন্টেশন ল্যাবরেটরির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পরিচালক হ্যামিলটন অ্যাপোলো-১১ মিশনের জন্য অন-বোর্ড নির্দেশিকা কোড লেখার জন্য বিখ্যাত। | জর্জিয়া টেক কতো সালে সমস্ত কোর্সে নারী ভর্তি করানো শুরু করে? | {
"answer_start": [
442,
442
],
"text": [
"১৯৫২",
"১৯৫২"
]
} |
bn_wiki_0818_03 | প্রকৌশলে নারীদের ইতিহাস | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধ এবং মহাকাশ প্রতিযোগিতার কারণে ১৯৫০ ও ১৯৬০ এর দশকে অতিরিক্ত প্রশিক্ষিত প্রকৌশলীদের জন্য চাহিদা তৈরি হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনেক প্রকৌশল বিদ্যালয় যা পূর্বে কেবল পুরুষ ছাত্রদের ভর্তি করত তারা স্বেচ্ছায় সহশিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। আরপিআই ১১৬ বছর ধরে একটি পুরুষ সর্বস্ব প্রতিষ্ঠান হিসাবে থাকার পর, ১৯৪০-এর দশকে অল্প সংখ্যক মহিলা শিক্ষার্থীকে ভর্তি করতে শুরু করে। জর্জিয়া টেক ১৯৫২ সালে কেবলমাত্র যে সকল বিষয় অন্যান্য রাষ্ট্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হত না সেগুলোতে মহিলা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা শুরু করে। ১৯৬৮ সালে জর্জিয়ার টেক সমস্ত কোর্সে নারীদের ভর্তি হওয়ার সুযোগ দেয়।
১৮৭৩ সালে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (এমআইটি) অ্যালেন স্যালো রিচার্ডস (১৮৪২-১৯১১) প্রথম মহিলা শিক্ষার্থী হিসেবে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন, পরে তিনি এমআইটি তে প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। যাইহোক, ১৯৬০ এর দশকে, মহিলা ছাত্রীদের আবাসন সমস্যার কারণে এমআইটি অল্প সংখ্যক মহিলা প্রকৌশলী ছাত্রীকে ভর্তি করে। ১৯৬৪ সালে ক্যাম্পাসের প্রথম মহিলা ছাত্রাবাস ম্যাককর্মিক হলের নির্মাণ সম্পন্ন হবার পর নারী ছাত্রীর সংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল। ১৯৬০ ও ১৯৭০ এর দশকের শেষের দিকে নারীবাদের দ্বিতীয় তরঙ্গ আন্দোলনের দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে এমআইটির মিলেড্রেড ড্রেসেলহাউস এবং শিলা উইডনল সহ অন্যান্য নারী অনুষদ সদস্যরা, সক্রিয়ভাবে নারী প্রকৌশল শিক্ষাকে প্রচার করতে শুরু করেন।
প্যারিসের ইকোল পলিটেকনিক ১৯৭২ সালে প্রথম নারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি করতে শুরু করে।
মার্গারেট হ্যামিলটন ১৯৭০ এর দশকে তার কম্পিউটার ও অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অবদানের জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন। এমআইটি ইন্সট্রুমেন্টেশন ল্যাবরেটরির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পরিচালক হ্যামিলটন অ্যাপোলো-১১ মিশনের জন্য অন-বোর্ড নির্দেশিকা কোড লেখার জন্য বিখ্যাত। | ইকোল পলিটেকনিক কোন দেশীয় প্রতিষ্ঠান? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0818_04 | প্রকৌশলে নারীদের ইতিহাস | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধ এবং মহাকাশ প্রতিযোগিতার কারণে ১৯৫০ ও ১৯৬০ এর দশকে অতিরিক্ত প্রশিক্ষিত প্রকৌশলীদের জন্য চাহিদা তৈরি হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনেক প্রকৌশল বিদ্যালয় যা পূর্বে কেবল পুরুষ ছাত্রদের ভর্তি করত তারা স্বেচ্ছায় সহশিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। আরপিআই ১১৬ বছর ধরে একটি পুরুষ সর্বস্ব প্রতিষ্ঠান হিসাবে থাকার পর, ১৯৪০-এর দশকে অল্প সংখ্যক মহিলা শিক্ষার্থীকে ভর্তি করতে শুরু করে। জর্জিয়া টেক ১৯৫২ সালে কেবলমাত্র যে সকল বিষয় অন্যান্য রাষ্ট্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হত না সেগুলোতে মহিলা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা শুরু করে। ১৯৬৮ সালে জর্জিয়ার টেক সমস্ত কোর্সে নারীদের ভর্তি হওয়ার সুযোগ দেয়।
১৮৭৩ সালে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (এমআইটি) অ্যালেন স্যালো রিচার্ডস (১৮৪২-১৯১১) প্রথম মহিলা শিক্ষার্থী হিসেবে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন, পরে তিনি এমআইটি তে প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। যাইহোক, ১৯৬০ এর দশকে, মহিলা ছাত্রীদের আবাসন সমস্যার কারণে এমআইটি অল্প সংখ্যক মহিলা প্রকৌশলী ছাত্রীকে ভর্তি করে। ১৯৬৪ সালে ক্যাম্পাসের প্রথম মহিলা ছাত্রাবাস ম্যাককর্মিক হলের নির্মাণ সম্পন্ন হবার পর নারী ছাত্রীর সংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল। ১৯৬০ ও ১৯৭০ এর দশকের শেষের দিকে নারীবাদের দ্বিতীয় তরঙ্গ আন্দোলনের দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে এমআইটির মিলেড্রেড ড্রেসেলহাউস এবং শিলা উইডনল সহ অন্যান্য নারী অনুষদ সদস্যরা, সক্রিয়ভাবে নারী প্রকৌশল শিক্ষাকে প্রচার করতে শুরু করেন।
প্যারিসের ইকোল পলিটেকনিক ১৯৭২ সালে প্রথম নারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি করতে শুরু করে।
মার্গারেট হ্যামিলটন ১৯৭০ এর দশকে তার কম্পিউটার ও অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অবদানের জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন। এমআইটি ইন্সট্রুমেন্টেশন ল্যাবরেটরির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পরিচালক হ্যামিলটন অ্যাপোলো-১১ মিশনের জন্য অন-বোর্ড নির্দেশিকা কোড লেখার জন্য বিখ্যাত। | মার্গারেট হ্যামিল্টন কোন দশকে তার অবদানের জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন? | {
"answer_start": [
1097,
1097
],
"text": [
"১৯৭০",
"১৯৭০"
]
} |
bn_wiki_0818_05 | প্রকৌশলে নারীদের ইতিহাস | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধ এবং মহাকাশ প্রতিযোগিতার কারণে ১৯৫০ ও ১৯৬০ এর দশকে অতিরিক্ত প্রশিক্ষিত প্রকৌশলীদের জন্য চাহিদা তৈরি হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনেক প্রকৌশল বিদ্যালয় যা পূর্বে কেবল পুরুষ ছাত্রদের ভর্তি করত তারা স্বেচ্ছায় সহশিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। আরপিআই ১১৬ বছর ধরে একটি পুরুষ সর্বস্ব প্রতিষ্ঠান হিসাবে থাকার পর, ১৯৪০-এর দশকে অল্প সংখ্যক মহিলা শিক্ষার্থীকে ভর্তি করতে শুরু করে। জর্জিয়া টেক ১৯৫২ সালে কেবলমাত্র যে সকল বিষয় অন্যান্য রাষ্ট্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হত না সেগুলোতে মহিলা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা শুরু করে। ১৯৬৮ সালে জর্জিয়ার টেক সমস্ত কোর্সে নারীদের ভর্তি হওয়ার সুযোগ দেয়।
১৮৭৩ সালে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (এমআইটি) অ্যালেন স্যালো রিচার্ডস (১৮৪২-১৯১১) প্রথম মহিলা শিক্ষার্থী হিসেবে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন, পরে তিনি এমআইটি তে প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। যাইহোক, ১৯৬০ এর দশকে, মহিলা ছাত্রীদের আবাসন সমস্যার কারণে এমআইটি অল্প সংখ্যক মহিলা প্রকৌশলী ছাত্রীকে ভর্তি করে। ১৯৬৪ সালে ক্যাম্পাসের প্রথম মহিলা ছাত্রাবাস ম্যাককর্মিক হলের নির্মাণ সম্পন্ন হবার পর নারী ছাত্রীর সংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল। ১৯৬০ ও ১৯৭০ এর দশকের শেষের দিকে নারীবাদের দ্বিতীয় তরঙ্গ আন্দোলনের দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে এমআইটির মিলেড্রেড ড্রেসেলহাউস এবং শিলা উইডনল সহ অন্যান্য নারী অনুষদ সদস্যরা, সক্রিয়ভাবে নারী প্রকৌশল শিক্ষাকে প্রচার করতে শুরু করেন।
প্যারিসের ইকোল পলিটেকনিক ১৯৭২ সালে প্রথম নারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি করতে শুরু করে।
মার্গারেট হ্যামিলটন ১৯৭০ এর দশকে তার কম্পিউটার ও অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অবদানের জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন। এমআইটি ইন্সট্রুমেন্টেশন ল্যাবরেটরির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পরিচালক হ্যামিলটন অ্যাপোলো-১১ মিশনের জন্য অন-বোর্ড নির্দেশিকা কোড লেখার জন্য বিখ্যাত। | যুক্তরাজ্যে প্রকৌশলে নারীদের অনুপাত কত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1688_01 | ব্যঙ্গচিত্র | কার্টুন বা ব্যঙ্গচিত্র (ইংরেজি: Cartoon) একধরনের দ্বি-মাত্রিক চিত্রকলা যা কাগজে অঙ্কন করার মাধ্যমে প্রদর্শন করা হয়। বিভিন্ন ও বিচিত্রমূখী পন্থায় ব্যঙ্গচিত্র শব্দটি ব্যবহৃত হতে পারে। সংবাদপত্র অথবা সাময়িকীতে স্বল্পবাক্যে অথবা বাক্যবিহীন অবস্থায় ব্যঙ্গচিত্র দর্শক-পাঠকদের কাছে উপস্থাপন করা হয়ে থাকে। অঙ্কিত চিত্রের পাশাপাশি শব্দ প্রয়োগের মাধ্যমে তামাশা, উপহাস কিংবা সরস উক্তি প্রদর্শন করা হয়। এছাড়াও, অনেকগুলো কার্টুনকে একত্রিত করার মাধ্যমে অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয়।
যিনি ব্যঙ্গচিত্র অঙ্কন করেন, তিনি কার্টুনিস্ট নামে পরিচিত। বিখ্যাত ইতালীয় চিত্রশিল্পী রাফায়েল, লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি বিখ্যাত কার্টুনিস্ট হিসেবে বৈশ্বিকভাবে পরিচিত ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশে দৈনিক প্রথম আলো’র শিশির, ইত্তেফাকের রণবী শীর্ষস্থানে রয়েছেন। আন্তর্জাতিক কার্টুন পত্রিকা টুনস ম্যাগ দৈনিক রাজনৈতিক এবং রম্য কার্টুন প্রকাশ করে থাকে। প্রতি বছর আন্তর্জাতিক কার্টুন প্রতিযোগিতা এবং প্রদর্শনীর আয়োজন করে থাকে। | কার্টুন কী? | {
"answer_start": [
41,
41
],
"text": [
"একধরনের দ্বি-মাত্রিক চিত্রকলা যা কাগজে অঙ্কন করার মাধ্যমে প্রদর্শন করা হয়",
"একধরনের দ্বি-মাত্রিক চিত্রকলা যা কাগজে অঙ্কন করার মাধ্যমে প্রদর্শন করা হয়"
]
} |
bn_wiki_1688_04 | ব্যঙ্গচিত্র | কার্টুন বা ব্যঙ্গচিত্র (ইংরেজি: Cartoon) একধরনের দ্বি-মাত্রিক চিত্রকলা যা কাগজে অঙ্কন করার মাধ্যমে প্রদর্শন করা হয়। বিভিন্ন ও বিচিত্রমূখী পন্থায় ব্যঙ্গচিত্র শব্দটি ব্যবহৃত হতে পারে। সংবাদপত্র অথবা সাময়িকীতে স্বল্পবাক্যে অথবা বাক্যবিহীন অবস্থায় ব্যঙ্গচিত্র দর্শক-পাঠকদের কাছে উপস্থাপন করা হয়ে থাকে। অঙ্কিত চিত্রের পাশাপাশি শব্দ প্রয়োগের মাধ্যমে তামাশা, উপহাস কিংবা সরস উক্তি প্রদর্শন করা হয়। এছাড়াও, অনেকগুলো কার্টুনকে একত্রিত করার মাধ্যমে অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয়।
যিনি ব্যঙ্গচিত্র অঙ্কন করেন, তিনি কার্টুনিস্ট নামে পরিচিত। বিখ্যাত ইতালীয় চিত্রশিল্পী রাফায়েল, লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি বিখ্যাত কার্টুনিস্ট হিসেবে বৈশ্বিকভাবে পরিচিত ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশে দৈনিক প্রথম আলো’র শিশির, ইত্তেফাকের রণবী শীর্ষস্থানে রয়েছেন। আন্তর্জাতিক কার্টুন পত্রিকা টুনস ম্যাগ দৈনিক রাজনৈতিক এবং রম্য কার্টুন প্রকাশ করে থাকে। প্রতি বছর আন্তর্জাতিক কার্টুন প্রতিযোগিতা এবং প্রদর্শনীর আয়োজন করে থাকে। | রাফায়েল কোন দেশের চিত্রশিল্পী? | {
"answer_start": [
555,
555
],
"text": [
"ইতালীয়",
"ইতালী"
]
} |
bn_wiki_1291_01 | গুড় | গুড় আখ কিংবা খেজুরের রস হতে তৈরি করা এক প্রকারের মিষ্টদ্রব্য। তালের রস হতেও গুড় তৈরি করা হয়। আখ, খেজুর এবং তাল গাছের রস ঘন করে পাক দিয়ে গুড় তৈরি করা হয়। গুড় প্রধানত ৩ প্রকার; ঝোলাগুড়, পাটালিগুড়, চিটাগুড়। প্রথমে আখের বা খেজুরের রস একটি বড় খোলা পাত্রে ছেঁকে রাখা হয়। পরে সময় নিয়ে, বড় একটি চুলায় তা জ্বাল দিতে হয়, এতে জলীয় অংশ বাষ্প হয়ে যায়। ধীরে ধীরে রসের রং লালচে হতে শুরু করে এবং টেনে আসে। এরপর এই উত্তপ্ত রস শীতল করা হয়, অবশেষে গুড় পাওয়া যাবে। এ রসকে গুড় না বানিয়ে চিনিও বানানো যায়। গুড় চিনির থেকে কম মিষ্টি হলেও বেশি পুষ্টিকর। চিনির জন্য দুবার ফোটালে ঘন কালচে একটু তিতকুটে ভেলি গুড় পড়ে থাকে। আরো বেশি বার চিনি বের করে নিলে থাকে চিটে গুড় , যার মধ্য প্রচুর ভিটামিন থাকলেও তেতো বলে সাধারণত গরুকে খাওয়ানো হয়। বাংলাদেশে গুড় দিয়ে পিঠা, পায়েস ইত্যাদি সুস্বাদু নাস্তা তৈরি করা হয়। গুড়ের সন্দেশ এদেশে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় মিষ্টান্ন। | গুড় প্রধানত কয় প্রকার? | {
"answer_start": [
172,
172
],
"text": [
"৩",
"৩"
]
} |
bn_wiki_1291_03 | গুড় | গুড় আখ কিংবা খেজুরের রস হতে তৈরি করা এক প্রকারের মিষ্টদ্রব্য। তালের রস হতেও গুড় তৈরি করা হয়। আখ, খেজুর এবং তাল গাছের রস ঘন করে পাক দিয়ে গুড় তৈরি করা হয়। গুড় প্রধানত ৩ প্রকার; ঝোলাগুড়, পাটালিগুড়, চিটাগুড়। প্রথমে আখের বা খেজুরের রস একটি বড় খোলা পাত্রে ছেঁকে রাখা হয়। পরে সময় নিয়ে, বড় একটি চুলায় তা জ্বাল দিতে হয়, এতে জলীয় অংশ বাষ্প হয়ে যায়। ধীরে ধীরে রসের রং লালচে হতে শুরু করে এবং টেনে আসে। এরপর এই উত্তপ্ত রস শীতল করা হয়, অবশেষে গুড় পাওয়া যাবে। এ রসকে গুড় না বানিয়ে চিনিও বানানো যায়। গুড় চিনির থেকে কম মিষ্টি হলেও বেশি পুষ্টিকর। চিনির জন্য দুবার ফোটালে ঘন কালচে একটু তিতকুটে ভেলি গুড় পড়ে থাকে। আরো বেশি বার চিনি বের করে নিলে থাকে চিটে গুড় , যার মধ্য প্রচুর ভিটামিন থাকলেও তেতো বলে সাধারণত গরুকে খাওয়ানো হয়। বাংলাদেশে গুড় দিয়ে পিঠা, পায়েস ইত্যাদি সুস্বাদু নাস্তা তৈরি করা হয়। গুড়ের সন্দেশ এদেশে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় মিষ্টান্ন। | চিটে গুড় কোন প্রাণীকে খাওয়ানো হয়? | {
"answer_start": [
719,
719
],
"text": [
"গরু",
"গরু"
]
} |
bn_wiki_1291_04 | গুড় | গুড় আখ কিংবা খেজুরের রস হতে তৈরি করা এক প্রকারের মিষ্টদ্রব্য। তালের রস হতেও গুড় তৈরি করা হয়। আখ, খেজুর এবং তাল গাছের রস ঘন করে পাক দিয়ে গুড় তৈরি করা হয়। গুড় প্রধানত ৩ প্রকার; ঝোলাগুড়, পাটালিগুড়, চিটাগুড়। প্রথমে আখের বা খেজুরের রস একটি বড় খোলা পাত্রে ছেঁকে রাখা হয়। পরে সময় নিয়ে, বড় একটি চুলায় তা জ্বাল দিতে হয়, এতে জলীয় অংশ বাষ্প হয়ে যায়। ধীরে ধীরে রসের রং লালচে হতে শুরু করে এবং টেনে আসে। এরপর এই উত্তপ্ত রস শীতল করা হয়, অবশেষে গুড় পাওয়া যাবে। এ রসকে গুড় না বানিয়ে চিনিও বানানো যায়। গুড় চিনির থেকে কম মিষ্টি হলেও বেশি পুষ্টিকর। চিনির জন্য দুবার ফোটালে ঘন কালচে একটু তিতকুটে ভেলি গুড় পড়ে থাকে। আরো বেশি বার চিনি বের করে নিলে থাকে চিটে গুড় , যার মধ্য প্রচুর ভিটামিন থাকলেও তেতো বলে সাধারণত গরুকে খাওয়ানো হয়। বাংলাদেশে গুড় দিয়ে পিঠা, পায়েস ইত্যাদি সুস্বাদু নাস্তা তৈরি করা হয়। গুড়ের সন্দেশ এদেশে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় মিষ্টান্ন। | নলেন গুড়ের অপর নাম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1291_05 | গুড় | গুড় আখ কিংবা খেজুরের রস হতে তৈরি করা এক প্রকারের মিষ্টদ্রব্য। তালের রস হতেও গুড় তৈরি করা হয়। আখ, খেজুর এবং তাল গাছের রস ঘন করে পাক দিয়ে গুড় তৈরি করা হয়। গুড় প্রধানত ৩ প্রকার; ঝোলাগুড়, পাটালিগুড়, চিটাগুড়। প্রথমে আখের বা খেজুরের রস একটি বড় খোলা পাত্রে ছেঁকে রাখা হয়। পরে সময় নিয়ে, বড় একটি চুলায় তা জ্বাল দিতে হয়, এতে জলীয় অংশ বাষ্প হয়ে যায়। ধীরে ধীরে রসের রং লালচে হতে শুরু করে এবং টেনে আসে। এরপর এই উত্তপ্ত রস শীতল করা হয়, অবশেষে গুড় পাওয়া যাবে। এ রসকে গুড় না বানিয়ে চিনিও বানানো যায়। গুড় চিনির থেকে কম মিষ্টি হলেও বেশি পুষ্টিকর। চিনির জন্য দুবার ফোটালে ঘন কালচে একটু তিতকুটে ভেলি গুড় পড়ে থাকে। আরো বেশি বার চিনি বের করে নিলে থাকে চিটে গুড় , যার মধ্য প্রচুর ভিটামিন থাকলেও তেতো বলে সাধারণত গরুকে খাওয়ানো হয়। বাংলাদেশে গুড় দিয়ে পিঠা, পায়েস ইত্যাদি সুস্বাদু নাস্তা তৈরি করা হয়। গুড়ের সন্দেশ এদেশে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় মিষ্টান্ন। | গুড় কোন অঞ্চলের খাদ্য? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0001_02 | বিবর্তন বিরোধিতা | বিবর্তন বিরোধিতা একটি বিশ্বাসগত অথবা বৈজ্ঞানিক অবস্থান যা মানুষের উদ্ভবের ও বিকাশের বিবর্তন তত্ত্ব কে অস্বীকার করে। বিবর্তনবাদের ধারণা ঊনিশ শতকে দৃষ্টিগোচর হওয়ার পর বিজ্ঞানী, ধর্মতত্ববিদ এবং সাধারণ মানুষ স্ব স্ব দৃষ্টিকোণ থেকে এ তত্ত্বের বিরোধিতা শুরু করে। অধিকাংশ মানুষ পৃথিবীতে মানুষের আবির্ভাবকে ঈশ্বরের সিদ্ধান্ত ও অবদান বলে বিশ্বাস করে। এ বিশ্বাস সকল ধর্মগ্রন্থ সমর্থিত। বিবর্তনের মাধ্যমে মানুষের উদ্ভবের তত্ত্ব বৈজ্ঞানিকদের বিরোধিতারও সম্মুখিন হয় কারণ বিবর্তনবাদের বয়ান যৌক্তিক প্রতীয়মান হলেও এ মতবাদ প্রমাণ করা সম্ভব ছিল না।
চার্লস ডারউইন ১৮৫৯ সালে তার বই অন দ্য অরিজিন অব স্পিসিস প্রকাশ করেন। প্রথমে এটা বিজ্ঞানীদের সমালোচনার মুখে পড়ে কারণ তৎকালীন সময়ে জীবের পরিবর্তনের/জীবের উৎপত্তির/ এক প্রজাতি থেকে আরেক প্রজাতির উদ্ভবের নানান ধারণা('এসব পরীক্ষণীয় ছিল না') প্রচলিত ছিল। কিন্তু অবশেষে বৈজ্ঞানিক মহল সম্পূর্ণভাবে একে স্বীকার করে নেয়। ১৯৪০ এর পরে মুলধারার জীববিজ্ঞানীরা সকল বিতর্কের ঊর্ধ্বে উঠে বিবর্তনকে স্বীকৃতি দেন কারণ তারা বিবর্তনকে(নব্য ডারউইন সংশ্লেষণ ও বিবর্তনের পক্ষে প্রমাণ উপস্থাপন করে) পর্যবেক্ষণ করেন। সেসময় থেকেই বিজ্ঞানীদের সংস্থার তুলনায় ধর্মীয় জায়গা থেকে অধিক সমালোচনা এসেছিল। সৃষ্টিবাদের নামে।(এমন এক প্রকার বিশ্বাস যেখানে ধারণা করা হয় অসীম ক্ষমতাধর ঈশ্বর/সত্তা এই মহাজগৎ এবং জীবন সৃষ্টি করেছেন অলৌকিক ক্ষমতার দ্বারা)। নব্য সৃজনবাদীরা এক নতুন পথচলার সূচনা করে, যার নাম রাখা হয় সৃষ্টিবাদ বিজ্ঞান, নব্যসৃজনবাদ বিজ্ঞান, বুদ্ধিমান ডিজাইন ইত্যাদি। এইসব কিছু এমন এক বিশ্বাসের কথা বলে যেখানে জীবনকে অলৌকিক ক্ষমতাধরের নকশা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, বলা হয় এ মহাজগতের সব কিছুই সৃষ্টি হয়েছে কোনো বুদ্ধিমান ঈশ্বরের দ্বারা। তারা দাবী করেন এটা বিজ্ঞানসম্মত এবং সর্বসাধারণের এটা পড়া এবং শিক্ষা নেওয়া উচিত। এই সৃজনবাদ বনাম বিবর্তনবাদ বিতর্ক বহুদূর পর্যন্ত বিস্তৃত হয় এবং নতুন নতুন অভিযোগ বিবর্তনের বিরুদ্ধে (যেমনঃ স্বাভাবিক বিজ্ঞান মানছে না, নৈতিকতাহীন, সম্ভাবনা সূত্রের লঙ্ঘন এবং প্রমাণ ও ভিত্তিহীন ইত্যাদি) উত্থাপিত হতে থাকে। যাই হোক বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় তাদের এই সব অভিযোগকে নিন্দুকের অপব্যাখ্যা, ভিত্তিহীন বলে আখ্যায়িত করে। | কারা বিবর্তনবাদের ধারণা ঊনিশ শতকে দৃষ্টিগোচর হওয়ার পর বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে এ তত্ত্বের বিরোধিতা শুরু করে? | {
"answer_start": [
166,
166
],
"text": [
"বিজ্ঞানী, ধর্মতত্ববিদ এবং সাধারণ মানুষ",
"বিজ্ঞানী, ধর্মতত্ববিদ এবং সাধারণ মানুষ"
]
} |
bn_wiki_0001_05 | বিবর্তন বিরোধিতা | বিবর্তন বিরোধিতা একটি বিশ্বাসগত অথবা বৈজ্ঞানিক অবস্থান যা মানুষের উদ্ভবের ও বিকাশের বিবর্তন তত্ত্ব কে অস্বীকার করে। বিবর্তনবাদের ধারণা ঊনিশ শতকে দৃষ্টিগোচর হওয়ার পর বিজ্ঞানী, ধর্মতত্ববিদ এবং সাধারণ মানুষ স্ব স্ব দৃষ্টিকোণ থেকে এ তত্ত্বের বিরোধিতা শুরু করে। অধিকাংশ মানুষ পৃথিবীতে মানুষের আবির্ভাবকে ঈশ্বরের সিদ্ধান্ত ও অবদান বলে বিশ্বাস করে। এ বিশ্বাস সকল ধর্মগ্রন্থ সমর্থিত। বিবর্তনের মাধ্যমে মানুষের উদ্ভবের তত্ত্ব বৈজ্ঞানিকদের বিরোধিতারও সম্মুখিন হয় কারণ বিবর্তনবাদের বয়ান যৌক্তিক প্রতীয়মান হলেও এ মতবাদ প্রমাণ করা সম্ভব ছিল না।
চার্লস ডারউইন ১৮৫৯ সালে তার বই অন দ্য অরিজিন অব স্পিসিস প্রকাশ করেন। প্রথমে এটা বিজ্ঞানীদের সমালোচনার মুখে পড়ে কারণ তৎকালীন সময়ে জীবের পরিবর্তনের/জীবের উৎপত্তির/ এক প্রজাতি থেকে আরেক প্রজাতির উদ্ভবের নানান ধারণা('এসব পরীক্ষণীয় ছিল না') প্রচলিত ছিল। কিন্তু অবশেষে বৈজ্ঞানিক মহল সম্পূর্ণভাবে একে স্বীকার করে নেয়। ১৯৪০ এর পরে মুলধারার জীববিজ্ঞানীরা সকল বিতর্কের ঊর্ধ্বে উঠে বিবর্তনকে স্বীকৃতি দেন কারণ তারা বিবর্তনকে(নব্য ডারউইন সংশ্লেষণ ও বিবর্তনের পক্ষে প্রমাণ উপস্থাপন করে) পর্যবেক্ষণ করেন। সেসময় থেকেই বিজ্ঞানীদের সংস্থার তুলনায় ধর্মীয় জায়গা থেকে অধিক সমালোচনা এসেছিল। সৃষ্টিবাদের নামে।(এমন এক প্রকার বিশ্বাস যেখানে ধারণা করা হয় অসীম ক্ষমতাধর ঈশ্বর/সত্তা এই মহাজগৎ এবং জীবন সৃষ্টি করেছেন অলৌকিক ক্ষমতার দ্বারা)। নব্য সৃজনবাদীরা এক নতুন পথচলার সূচনা করে, যার নাম রাখা হয় সৃষ্টিবাদ বিজ্ঞান, নব্যসৃজনবাদ বিজ্ঞান, বুদ্ধিমান ডিজাইন ইত্যাদি। এইসব কিছু এমন এক বিশ্বাসের কথা বলে যেখানে জীবনকে অলৌকিক ক্ষমতাধরের নকশা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, বলা হয় এ মহাজগতের সব কিছুই সৃষ্টি হয়েছে কোনো বুদ্ধিমান ঈশ্বরের দ্বারা। তারা দাবী করেন এটা বিজ্ঞানসম্মত এবং সর্বসাধারণের এটা পড়া এবং শিক্ষা নেওয়া উচিত। এই সৃজনবাদ বনাম বিবর্তনবাদ বিতর্ক বহুদূর পর্যন্ত বিস্তৃত হয় এবং নতুন নতুন অভিযোগ বিবর্তনের বিরুদ্ধে (যেমনঃ স্বাভাবিক বিজ্ঞান মানছে না, নৈতিকতাহীন, সম্ভাবনা সূত্রের লঙ্ঘন এবং প্রমাণ ও ভিত্তিহীন ইত্যাদি) উত্থাপিত হতে থাকে। যাই হোক বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় তাদের এই সব অভিযোগকে নিন্দুকের অপব্যাখ্যা, ভিত্তিহীন বলে আখ্যায়িত করে। | অবশেষে কত সালে বৈজ্ঞানিক মহল সম্পূর্ণভাবে অন দ্য অরিজিন অব স্পিসিসকে স্বীকার করে নেয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1615_01 | নোম চম্স্কি | নোম চম্স্কি (জন্ম ৭ই ডিসেম্বর, ১৯২৮) একজন মার্কিন তাত্ত্বিক ভাষাবিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ, দার্শনিক ও সমাজ সমালোচক। তিনি বর্তমানে ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি নামক মার্কিন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আজীবন অধ্যাপক এবং একই সাথে ইউনিভার্সিটি অফ অ্যারিজোনা নামক মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন।
চম্স্কি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া অঙ্গরাজ্যের ফিলাডেলফিয়া শহরে এক মধ্যবিত্ত আশকেনাজি ইহুদী অভিবাসী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই বেড়ে ওঠেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করেছেন। সেখান থেকে তিনি পরবর্তীতে ১৯৫৫ সালে ভাষাবিজ্ঞানে ডক্টরেট সনদ লাভ করেন। তিনি সেখানে মার্কিন ভাষাবিজ্ঞানী জেলিগ হ্যারিসের অধীনে কাজ করেন। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করার সময় চম্স্কি ১৯৫১ থেকে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী গবেষক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৫৫ সালে তিনি ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি নামক প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফরাসি ও জার্মান ভাষার প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৭৬ সালে তিনি সেখানকার ভাষাবিজ্ঞানের ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক পদ লাভ করেন। | নোম চম্স্কি কত সালে জন্ম গ্রহণ করেন ? | {
"answer_start": [
32,
32
],
"text": [
"১৯২৮",
"১৯২৮"
]
} |
bn_wiki_1615_03 | নোম চম্স্কি | নোম চম্স্কি (জন্ম ৭ই ডিসেম্বর, ১৯২৮) একজন মার্কিন তাত্ত্বিক ভাষাবিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ, দার্শনিক ও সমাজ সমালোচক। তিনি বর্তমানে ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি নামক মার্কিন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আজীবন অধ্যাপক এবং একই সাথে ইউনিভার্সিটি অফ অ্যারিজোনা নামক মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন।
চম্স্কি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া অঙ্গরাজ্যের ফিলাডেলফিয়া শহরে এক মধ্যবিত্ত আশকেনাজি ইহুদী অভিবাসী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই বেড়ে ওঠেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করেছেন। সেখান থেকে তিনি পরবর্তীতে ১৯৫৫ সালে ভাষাবিজ্ঞানে ডক্টরেট সনদ লাভ করেন। তিনি সেখানে মার্কিন ভাষাবিজ্ঞানী জেলিগ হ্যারিসের অধীনে কাজ করেন। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করার সময় চম্স্কি ১৯৫১ থেকে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী গবেষক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৫৫ সালে তিনি ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি নামক প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফরাসি ও জার্মান ভাষার প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৭৬ সালে তিনি সেখানকার ভাষাবিজ্ঞানের ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক পদ লাভ করেন। | নোম চম্স্কি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করেছেন? | {
"answer_start": [
485,
485
],
"text": [
"ইউনিভার্সিটি অফ পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে",
"ইউনিভার্সিটি অফ পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে"
]
} |
bn_wiki_1615_04 | নোম চম্স্কি | নোম চম্স্কি (জন্ম ৭ই ডিসেম্বর, ১৯২৮) একজন মার্কিন তাত্ত্বিক ভাষাবিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ, দার্শনিক ও সমাজ সমালোচক। তিনি বর্তমানে ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি নামক মার্কিন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আজীবন অধ্যাপক এবং একই সাথে ইউনিভার্সিটি অফ অ্যারিজোনা নামক মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন।
চম্স্কি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া অঙ্গরাজ্যের ফিলাডেলফিয়া শহরে এক মধ্যবিত্ত আশকেনাজি ইহুদী অভিবাসী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই বেড়ে ওঠেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করেছেন। সেখান থেকে তিনি পরবর্তীতে ১৯৫৫ সালে ভাষাবিজ্ঞানে ডক্টরেট সনদ লাভ করেন। তিনি সেখানে মার্কিন ভাষাবিজ্ঞানী জেলিগ হ্যারিসের অধীনে কাজ করেন। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করার সময় চম্স্কি ১৯৫১ থেকে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী গবেষক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৫৫ সালে তিনি ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি নামক প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফরাসি ও জার্মান ভাষার প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৭৬ সালে তিনি সেখানকার ভাষাবিজ্ঞানের ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক পদ লাভ করেন। | কত সালে নোম চম্স্কি ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি নামক প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফরাসি ও জার্মান ভাষার প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দেন? | {
"answer_start": [
604,
604
],
"text": [
"১৯৫৫",
"১৯৫৫"
]
} |
bn_wiki_1615_05 | নোম চম্স্কি | নোম চম্স্কি (জন্ম ৭ই ডিসেম্বর, ১৯২৮) একজন মার্কিন তাত্ত্বিক ভাষাবিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ, দার্শনিক ও সমাজ সমালোচক। তিনি বর্তমানে ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি নামক মার্কিন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আজীবন অধ্যাপক এবং একই সাথে ইউনিভার্সিটি অফ অ্যারিজোনা নামক মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন।
চম্স্কি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া অঙ্গরাজ্যের ফিলাডেলফিয়া শহরে এক মধ্যবিত্ত আশকেনাজি ইহুদী অভিবাসী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই বেড়ে ওঠেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করেছেন। সেখান থেকে তিনি পরবর্তীতে ১৯৫৫ সালে ভাষাবিজ্ঞানে ডক্টরেট সনদ লাভ করেন। তিনি সেখানে মার্কিন ভাষাবিজ্ঞানী জেলিগ হ্যারিসের অধীনে কাজ করেন। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করার সময় চম্স্কি ১৯৫১ থেকে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী গবেষক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৫৫ সালে তিনি ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি নামক প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফরাসি ও জার্মান ভাষার প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৭৬ সালে তিনি সেখানকার ভাষাবিজ্ঞানের ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক পদ লাভ করেন। | নোম চম্স্কি এর পিতার নাম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0837_01 | আইপি ঠিকানা | ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক পদ্বতি নেটওয়ার্ক নম্বরের অসুবিধাটি দুর করার পাশাপাশি সাব নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও সহজ করে দেয়।এই পদ্বতিতে আইপি ঠিকানার প্রথম ৮ বিট বা ১ অক্টেটের প্রথম তিন বিটকে আইপি ঠিকানার ক্লাশ বলা হয়। সর্বজনীন ইউনিকাস্ট অ্যাড্রেসিং এর জন্য তিনটি ক্লাশ এ, বি, এবং সি তৈরি করা হ্য়।ক্লাশের উপর নির্ভর করত কতগুলো স্বতন্ত্র নেটওয়ার্ক নম্বর প্রদান করা যাবে।নেটওয়ার্ক নম্বরের সংখ্যা যত বেশি হোস্ট নম্বরের সংখ্যা তত কম। নিচের টেবিলে ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক সম্পর্কে একটু ধারণা দেয়া হল।
নেটওয়ার্ক পদ্বতি প্রাথমিক অবস্থায় ইন্টারনেটের নেটওয়ার্ক নম্বরের প্রয়োজন মেটাতে সফল হলেও ১৯৯০ সনে নেটওয়ার্কের সংখ্যা দ্রুত বাড়তে থাকায় এই পদ্বতি সমস্যার সম্মুখীন হয়।এ কারণে ১৯৯৩ সনে ইন্টারনেট প্রটোকল অ্যাড্রেস স্পেস এর জন্য ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক এর পরিবর্তে ক্লাশলেস ইন্টার ডোমেইন রাউটিং চালু করা হয়। এই পদ্ধতিতে অ্যাড্রেস স্পেস বরাদ্দের জন্য পরিবর্তশীল দৈর্ঘ্যের সাবনেট মাস্ক এবং রাউটিং এর জন্য বিভিন্ন দৈর্ঘ্যের উপসর্গ ব্যবহার করা হয় ।
শুরুর দিকে নেটওয়ার্ক পরিকল্পনা করার সময় সকল হোস্টকে(কম্পিউটার বা যন্ত্র) স্বতন্ত্র আইপি ঠিকানা দেওয়ার চিন্তা করা করা হয়েছিল যেন ইন্টারনেটের সকল কম্পিউটার একে অপরের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে।তবে প্রাইভেট নেটওয়ার্ক তৈরি হওয়ার ফলে দেখা গেল যে স্বতন্ত্র আইপি অ্যাড্রেসের সর্বদা প্রয়োজন নেই এবং অন্যদিকে ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় পাবলিক অ্যাড্রেস সংরক্ষন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
প্রাইভেট নেটওয়ার্কে কম্পিউটারগুলো সরাসরি ইণ্টারনেটে যুক্ত থাকে না,যেমন ব্যাংক,বিভিন্ন কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটারগুলো যেগুলো এক অপরের সাথে টিসিপি/আইপি এর মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করে থাকে,এদের সর্বজনীন স্বতন্ত্র আইপি ঠিকানার প্রয়োজন নেই।প্রাইভেট নেটওয়ার্ক গুলোর জন্য আরএফসি ১৯১৮ আইপি ঠিকানার ৩টি শ্রেনী সংরক্ষন করা রয়েছে ।এই ঠিকানাগুলো ইন্টারনেটে রাউট করা হয় না এবং ফলে এগুলো ব্যবহার করার জন্য আইপি অ্যাড্রেস রেজিস্টির সাথে সমন্বয়ের প্রয়োজন নেই।প্রাইভেট নেটওয়ার্কের হোস্টগুলো ন্যাট এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হয়ে থাকে।
অনলাইন জগতে নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য আইপি অ্যাড্রেস হাইড বা লুকিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে, যেমন:
প্রক্সি ব্যবহার করা।
ভিপিএন ব্যবহার করা। | আইপি ঠিকানার ক্লাশ কাকে বলে? | {
"answer_start": [
151,
151
],
"text": [
"১ অক্টেটের প্রথম তিন বিটকে আইপি ঠিকানার ক্লাশ বলা হয়।",
"১ অক্টেটের প্রথম তিন বিটকে আইপি ঠিকানার ক্লাশ বলা হয়।"
]
} |
bn_wiki_0837_02 | আইপি ঠিকানা | ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক পদ্বতি নেটওয়ার্ক নম্বরের অসুবিধাটি দুর করার পাশাপাশি সাব নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও সহজ করে দেয়।এই পদ্বতিতে আইপি ঠিকানার প্রথম ৮ বিট বা ১ অক্টেটের প্রথম তিন বিটকে আইপি ঠিকানার ক্লাশ বলা হয়। সর্বজনীন ইউনিকাস্ট অ্যাড্রেসিং এর জন্য তিনটি ক্লাশ এ, বি, এবং সি তৈরি করা হ্য়।ক্লাশের উপর নির্ভর করত কতগুলো স্বতন্ত্র নেটওয়ার্ক নম্বর প্রদান করা যাবে।নেটওয়ার্ক নম্বরের সংখ্যা যত বেশি হোস্ট নম্বরের সংখ্যা তত কম। নিচের টেবিলে ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক সম্পর্কে একটু ধারণা দেয়া হল।
নেটওয়ার্ক পদ্বতি প্রাথমিক অবস্থায় ইন্টারনেটের নেটওয়ার্ক নম্বরের প্রয়োজন মেটাতে সফল হলেও ১৯৯০ সনে নেটওয়ার্কের সংখ্যা দ্রুত বাড়তে থাকায় এই পদ্বতি সমস্যার সম্মুখীন হয়।এ কারণে ১৯৯৩ সনে ইন্টারনেট প্রটোকল অ্যাড্রেস স্পেস এর জন্য ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক এর পরিবর্তে ক্লাশলেস ইন্টার ডোমেইন রাউটিং চালু করা হয়। এই পদ্ধতিতে অ্যাড্রেস স্পেস বরাদ্দের জন্য পরিবর্তশীল দৈর্ঘ্যের সাবনেট মাস্ক এবং রাউটিং এর জন্য বিভিন্ন দৈর্ঘ্যের উপসর্গ ব্যবহার করা হয় ।
শুরুর দিকে নেটওয়ার্ক পরিকল্পনা করার সময় সকল হোস্টকে(কম্পিউটার বা যন্ত্র) স্বতন্ত্র আইপি ঠিকানা দেওয়ার চিন্তা করা করা হয়েছিল যেন ইন্টারনেটের সকল কম্পিউটার একে অপরের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে।তবে প্রাইভেট নেটওয়ার্ক তৈরি হওয়ার ফলে দেখা গেল যে স্বতন্ত্র আইপি অ্যাড্রেসের সর্বদা প্রয়োজন নেই এবং অন্যদিকে ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় পাবলিক অ্যাড্রেস সংরক্ষন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
প্রাইভেট নেটওয়ার্কে কম্পিউটারগুলো সরাসরি ইণ্টারনেটে যুক্ত থাকে না,যেমন ব্যাংক,বিভিন্ন কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটারগুলো যেগুলো এক অপরের সাথে টিসিপি/আইপি এর মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করে থাকে,এদের সর্বজনীন স্বতন্ত্র আইপি ঠিকানার প্রয়োজন নেই।প্রাইভেট নেটওয়ার্ক গুলোর জন্য আরএফসি ১৯১৮ আইপি ঠিকানার ৩টি শ্রেনী সংরক্ষন করা রয়েছে ।এই ঠিকানাগুলো ইন্টারনেটে রাউট করা হয় না এবং ফলে এগুলো ব্যবহার করার জন্য আইপি অ্যাড্রেস রেজিস্টির সাথে সমন্বয়ের প্রয়োজন নেই।প্রাইভেট নেটওয়ার্কের হোস্টগুলো ন্যাট এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হয়ে থাকে।
অনলাইন জগতে নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য আইপি অ্যাড্রেস হাইড বা লুকিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে, যেমন:
প্রক্সি ব্যবহার করা।
ভিপিএন ব্যবহার করা। | পাবলিক অ্যাড্রেস সংরক্ষণ করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয় কেন? | {
"answer_start": [
1238,
1238
],
"text": [
"ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায়",
"ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায়"
]
} |
bn_wiki_0837_03 | আইপি ঠিকানা | ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক পদ্বতি নেটওয়ার্ক নম্বরের অসুবিধাটি দুর করার পাশাপাশি সাব নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও সহজ করে দেয়।এই পদ্বতিতে আইপি ঠিকানার প্রথম ৮ বিট বা ১ অক্টেটের প্রথম তিন বিটকে আইপি ঠিকানার ক্লাশ বলা হয়। সর্বজনীন ইউনিকাস্ট অ্যাড্রেসিং এর জন্য তিনটি ক্লাশ এ, বি, এবং সি তৈরি করা হ্য়।ক্লাশের উপর নির্ভর করত কতগুলো স্বতন্ত্র নেটওয়ার্ক নম্বর প্রদান করা যাবে।নেটওয়ার্ক নম্বরের সংখ্যা যত বেশি হোস্ট নম্বরের সংখ্যা তত কম। নিচের টেবিলে ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক সম্পর্কে একটু ধারণা দেয়া হল।
নেটওয়ার্ক পদ্বতি প্রাথমিক অবস্থায় ইন্টারনেটের নেটওয়ার্ক নম্বরের প্রয়োজন মেটাতে সফল হলেও ১৯৯০ সনে নেটওয়ার্কের সংখ্যা দ্রুত বাড়তে থাকায় এই পদ্বতি সমস্যার সম্মুখীন হয়।এ কারণে ১৯৯৩ সনে ইন্টারনেট প্রটোকল অ্যাড্রেস স্পেস এর জন্য ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক এর পরিবর্তে ক্লাশলেস ইন্টার ডোমেইন রাউটিং চালু করা হয়। এই পদ্ধতিতে অ্যাড্রেস স্পেস বরাদ্দের জন্য পরিবর্তশীল দৈর্ঘ্যের সাবনেট মাস্ক এবং রাউটিং এর জন্য বিভিন্ন দৈর্ঘ্যের উপসর্গ ব্যবহার করা হয় ।
শুরুর দিকে নেটওয়ার্ক পরিকল্পনা করার সময় সকল হোস্টকে(কম্পিউটার বা যন্ত্র) স্বতন্ত্র আইপি ঠিকানা দেওয়ার চিন্তা করা করা হয়েছিল যেন ইন্টারনেটের সকল কম্পিউটার একে অপরের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে।তবে প্রাইভেট নেটওয়ার্ক তৈরি হওয়ার ফলে দেখা গেল যে স্বতন্ত্র আইপি অ্যাড্রেসের সর্বদা প্রয়োজন নেই এবং অন্যদিকে ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় পাবলিক অ্যাড্রেস সংরক্ষন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
প্রাইভেট নেটওয়ার্কে কম্পিউটারগুলো সরাসরি ইণ্টারনেটে যুক্ত থাকে না,যেমন ব্যাংক,বিভিন্ন কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটারগুলো যেগুলো এক অপরের সাথে টিসিপি/আইপি এর মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করে থাকে,এদের সর্বজনীন স্বতন্ত্র আইপি ঠিকানার প্রয়োজন নেই।প্রাইভেট নেটওয়ার্ক গুলোর জন্য আরএফসি ১৯১৮ আইপি ঠিকানার ৩টি শ্রেনী সংরক্ষন করা রয়েছে ।এই ঠিকানাগুলো ইন্টারনেটে রাউট করা হয় না এবং ফলে এগুলো ব্যবহার করার জন্য আইপি অ্যাড্রেস রেজিস্টির সাথে সমন্বয়ের প্রয়োজন নেই।প্রাইভেট নেটওয়ার্কের হোস্টগুলো ন্যাট এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হয়ে থাকে।
অনলাইন জগতে নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য আইপি অ্যাড্রেস হাইড বা লুকিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে, যেমন:
প্রক্সি ব্যবহার করা।
ভিপিএন ব্যবহার করা। | কোন নেটওয়ার্কে কম্পিউটারগুলো সরাসরি ইন্টারনেটে যুক্ত থাকে না? | {
"answer_start": [
1328,
1328
],
"text": [
"প্রাইভেট নেটওয়ার্কে",
"প্রাইভেট নেটওয়ার্কে"
]
} |
bn_wiki_0837_04 | আইপি ঠিকানা | ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক পদ্বতি নেটওয়ার্ক নম্বরের অসুবিধাটি দুর করার পাশাপাশি সাব নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও সহজ করে দেয়।এই পদ্বতিতে আইপি ঠিকানার প্রথম ৮ বিট বা ১ অক্টেটের প্রথম তিন বিটকে আইপি ঠিকানার ক্লাশ বলা হয়। সর্বজনীন ইউনিকাস্ট অ্যাড্রেসিং এর জন্য তিনটি ক্লাশ এ, বি, এবং সি তৈরি করা হ্য়।ক্লাশের উপর নির্ভর করত কতগুলো স্বতন্ত্র নেটওয়ার্ক নম্বর প্রদান করা যাবে।নেটওয়ার্ক নম্বরের সংখ্যা যত বেশি হোস্ট নম্বরের সংখ্যা তত কম। নিচের টেবিলে ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক সম্পর্কে একটু ধারণা দেয়া হল।
নেটওয়ার্ক পদ্বতি প্রাথমিক অবস্থায় ইন্টারনেটের নেটওয়ার্ক নম্বরের প্রয়োজন মেটাতে সফল হলেও ১৯৯০ সনে নেটওয়ার্কের সংখ্যা দ্রুত বাড়তে থাকায় এই পদ্বতি সমস্যার সম্মুখীন হয়।এ কারণে ১৯৯৩ সনে ইন্টারনেট প্রটোকল অ্যাড্রেস স্পেস এর জন্য ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক এর পরিবর্তে ক্লাশলেস ইন্টার ডোমেইন রাউটিং চালু করা হয়। এই পদ্ধতিতে অ্যাড্রেস স্পেস বরাদ্দের জন্য পরিবর্তশীল দৈর্ঘ্যের সাবনেট মাস্ক এবং রাউটিং এর জন্য বিভিন্ন দৈর্ঘ্যের উপসর্গ ব্যবহার করা হয় ।
শুরুর দিকে নেটওয়ার্ক পরিকল্পনা করার সময় সকল হোস্টকে(কম্পিউটার বা যন্ত্র) স্বতন্ত্র আইপি ঠিকানা দেওয়ার চিন্তা করা করা হয়েছিল যেন ইন্টারনেটের সকল কম্পিউটার একে অপরের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে।তবে প্রাইভেট নেটওয়ার্ক তৈরি হওয়ার ফলে দেখা গেল যে স্বতন্ত্র আইপি অ্যাড্রেসের সর্বদা প্রয়োজন নেই এবং অন্যদিকে ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় পাবলিক অ্যাড্রেস সংরক্ষন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
প্রাইভেট নেটওয়ার্কে কম্পিউটারগুলো সরাসরি ইণ্টারনেটে যুক্ত থাকে না,যেমন ব্যাংক,বিভিন্ন কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটারগুলো যেগুলো এক অপরের সাথে টিসিপি/আইপি এর মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করে থাকে,এদের সর্বজনীন স্বতন্ত্র আইপি ঠিকানার প্রয়োজন নেই।প্রাইভেট নেটওয়ার্ক গুলোর জন্য আরএফসি ১৯১৮ আইপি ঠিকানার ৩টি শ্রেনী সংরক্ষন করা রয়েছে ।এই ঠিকানাগুলো ইন্টারনেটে রাউট করা হয় না এবং ফলে এগুলো ব্যবহার করার জন্য আইপি অ্যাড্রেস রেজিস্টির সাথে সমন্বয়ের প্রয়োজন নেই।প্রাইভেট নেটওয়ার্কের হোস্টগুলো ন্যাট এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হয়ে থাকে।
অনলাইন জগতে নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য আইপি অ্যাড্রেস হাইড বা লুকিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে, যেমন:
প্রক্সি ব্যবহার করা।
ভিপিএন ব্যবহার করা। | প্রাইভেট নেটওয়ার্কের হোস্টগুলো কিসের মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হয়ে থাকে?
| {
"answer_start": [
1813,
1813
],
"text": [
"ন্যাট এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হয়ে থাকে",
"ন্যাট এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হয়ে থাকে"
]
} |
bn_wiki_0837_05 | আইপি ঠিকানা | ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক পদ্বতি নেটওয়ার্ক নম্বরের অসুবিধাটি দুর করার পাশাপাশি সাব নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও সহজ করে দেয়।এই পদ্বতিতে আইপি ঠিকানার প্রথম ৮ বিট বা ১ অক্টেটের প্রথম তিন বিটকে আইপি ঠিকানার ক্লাশ বলা হয়। সর্বজনীন ইউনিকাস্ট অ্যাড্রেসিং এর জন্য তিনটি ক্লাশ এ, বি, এবং সি তৈরি করা হ্য়।ক্লাশের উপর নির্ভর করত কতগুলো স্বতন্ত্র নেটওয়ার্ক নম্বর প্রদান করা যাবে।নেটওয়ার্ক নম্বরের সংখ্যা যত বেশি হোস্ট নম্বরের সংখ্যা তত কম। নিচের টেবিলে ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক সম্পর্কে একটু ধারণা দেয়া হল।
নেটওয়ার্ক পদ্বতি প্রাথমিক অবস্থায় ইন্টারনেটের নেটওয়ার্ক নম্বরের প্রয়োজন মেটাতে সফল হলেও ১৯৯০ সনে নেটওয়ার্কের সংখ্যা দ্রুত বাড়তে থাকায় এই পদ্বতি সমস্যার সম্মুখীন হয়।এ কারণে ১৯৯৩ সনে ইন্টারনেট প্রটোকল অ্যাড্রেস স্পেস এর জন্য ক্লাশফুল নেটওয়ার্ক এর পরিবর্তে ক্লাশলেস ইন্টার ডোমেইন রাউটিং চালু করা হয়। এই পদ্ধতিতে অ্যাড্রেস স্পেস বরাদ্দের জন্য পরিবর্তশীল দৈর্ঘ্যের সাবনেট মাস্ক এবং রাউটিং এর জন্য বিভিন্ন দৈর্ঘ্যের উপসর্গ ব্যবহার করা হয় ।
শুরুর দিকে নেটওয়ার্ক পরিকল্পনা করার সময় সকল হোস্টকে(কম্পিউটার বা যন্ত্র) স্বতন্ত্র আইপি ঠিকানা দেওয়ার চিন্তা করা করা হয়েছিল যেন ইন্টারনেটের সকল কম্পিউটার একে অপরের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে।তবে প্রাইভেট নেটওয়ার্ক তৈরি হওয়ার ফলে দেখা গেল যে স্বতন্ত্র আইপি অ্যাড্রেসের সর্বদা প্রয়োজন নেই এবং অন্যদিকে ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় পাবলিক অ্যাড্রেস সংরক্ষন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
প্রাইভেট নেটওয়ার্কে কম্পিউটারগুলো সরাসরি ইণ্টারনেটে যুক্ত থাকে না,যেমন ব্যাংক,বিভিন্ন কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটারগুলো যেগুলো এক অপরের সাথে টিসিপি/আইপি এর মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করে থাকে,এদের সর্বজনীন স্বতন্ত্র আইপি ঠিকানার প্রয়োজন নেই।প্রাইভেট নেটওয়ার্ক গুলোর জন্য আরএফসি ১৯১৮ আইপি ঠিকানার ৩টি শ্রেনী সংরক্ষন করা রয়েছে ।এই ঠিকানাগুলো ইন্টারনেটে রাউট করা হয় না এবং ফলে এগুলো ব্যবহার করার জন্য আইপি অ্যাড্রেস রেজিস্টির সাথে সমন্বয়ের প্রয়োজন নেই।প্রাইভেট নেটওয়ার্কের হোস্টগুলো ন্যাট এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হয়ে থাকে।
অনলাইন জগতে নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য আইপি অ্যাড্রেস হাইড বা লুকিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে, যেমন:
প্রক্সি ব্যবহার করা।
ভিপিএন ব্যবহার করা। | কত সালে আইপিভি৬ চালু করা হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2223_01 | ক্যাপ্টেন মার্ভেল (চলচ্চিত্র) | ১৯৯৫ সালে, ক্রী সাম্রাজ্যের রাজধানী হালাতে স্টারফোর্স সদস্য ভিয়ার্স (ডানর্ভাস এর সংক্ষিপ্ত নাম) স্মৃতিভ্রমে আক্রান্ত হন এবং একজন বৃদ্ধ মহিলা সম্পর্কিত দুঃস্বপ্ন দেখতে থাকে। তার পরামর্শদাতা ও নির্দেশক তাকে প্রশিক্ষণ দেয় কিভাবে তার দক্ষতাকে নিয়ন্ত্রণে রাখবে যখন সুপ্রিম ইন্টেলিজেনস কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকারীরা ক্রী নিয়ন্ত্রণ করে, বাধ্যকরে তাকে তার অনুভূতি চেপে রাখার জন্য।
স্ক্রাল একটি এলিয়েনরূপান্তকারী, যাদের সাথে ক্রী সম্রাজ্যের যুদ্ধ চলমান সেখানে অনুপ্রবেশকারী গুপ্তচরদলের এক সদস্যকে উদ্ধার করার সময় স্ক্রাল কমান্ডার টেলস, ভিয়ার্সকে আটকে ফেলে। ভিয়ার্সের স্মৃতিভ্রমের এক পর্যায়ে তাদেরকে পৃথিবীতে আসতে বাধ্য করে। ভিয়ার্স পালিয়ে যায় এবং লস এঞ্জেলেস এ ল্যান্ডকরে। তার উপস্থিতি শিইল্ড এজেন্টর নিক ফিউরি এবং ফিল কুলসনকে আকৃষ্ট করে, যাদের তদন্ত বাধাগ্রস্থ হয় সেই স্ক্রাল আক্রমণের কারণ। পরবর্তী পাল্লায়, ভিয়ার্স তার কল্পিত স্মৃতির স্পষ্টতা দেখতে পায়, যখন ফিউরি, স্ক্রাল থেকে ছদ্মবেশ ধারণ করে আসা কুলসনকে হত্যা করে। ফোরি'র বস কেলার এর ছদ্মবেশে টেলস ফোরিকে নির্দেশ ভিয়ার্স এর সাথে থেকে কাজ করে তাকে নজর রাখতে। | ক্রী সাম্রাজ্যের রাজধানী কোনটি? | {
"answer_start": [
36,
36
],
"text": [
"হালা",
"হালা"
]
} |
bn_wiki_2223_02 | ক্যাপ্টেন মার্ভেল (চলচ্চিত্র) | ১৯৯৫ সালে, ক্রী সাম্রাজ্যের রাজধানী হালাতে স্টারফোর্স সদস্য ভিয়ার্স (ডানর্ভাস এর সংক্ষিপ্ত নাম) স্মৃতিভ্রমে আক্রান্ত হন এবং একজন বৃদ্ধ মহিলা সম্পর্কিত দুঃস্বপ্ন দেখতে থাকে। তার পরামর্শদাতা ও নির্দেশক তাকে প্রশিক্ষণ দেয় কিভাবে তার দক্ষতাকে নিয়ন্ত্রণে রাখবে যখন সুপ্রিম ইন্টেলিজেনস কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকারীরা ক্রী নিয়ন্ত্রণ করে, বাধ্যকরে তাকে তার অনুভূতি চেপে রাখার জন্য।
স্ক্রাল একটি এলিয়েনরূপান্তকারী, যাদের সাথে ক্রী সম্রাজ্যের যুদ্ধ চলমান সেখানে অনুপ্রবেশকারী গুপ্তচরদলের এক সদস্যকে উদ্ধার করার সময় স্ক্রাল কমান্ডার টেলস, ভিয়ার্সকে আটকে ফেলে। ভিয়ার্সের স্মৃতিভ্রমের এক পর্যায়ে তাদেরকে পৃথিবীতে আসতে বাধ্য করে। ভিয়ার্স পালিয়ে যায় এবং লস এঞ্জেলেস এ ল্যান্ডকরে। তার উপস্থিতি শিইল্ড এজেন্টর নিক ফিউরি এবং ফিল কুলসনকে আকৃষ্ট করে, যাদের তদন্ত বাধাগ্রস্থ হয় সেই স্ক্রাল আক্রমণের কারণ। পরবর্তী পাল্লায়, ভিয়ার্স তার কল্পিত স্মৃতির স্পষ্টতা দেখতে পায়, যখন ফিউরি, স্ক্রাল থেকে ছদ্মবেশ ধারণ করে আসা কুলসনকে হত্যা করে। ফোরি'র বস কেলার এর ছদ্মবেশে টেলস ফোরিকে নির্দেশ ভিয়ার্স এর সাথে থেকে কাজ করে তাকে নজর রাখতে। | ১৯৯৫ সালে ক্রী সাম্রাজ্যের রাজধানীতে স্টারফোর্সের কোন সদস্য স্মৃতিভ্রমে আক্রান্ত হন? | {
"answer_start": [
60,
60
],
"text": [
"ভিয়ার্স (ডানর্ভাস এর সংক্ষিপ্ত নাম)",
"ভিয়ার্স (ডানর্ভাস এর সংক্ষিপ্ত নাম)"
]
} |
bn_wiki_2223_03 | ক্যাপ্টেন মার্ভেল (চলচ্চিত্র) | ১৯৯৫ সালে, ক্রী সাম্রাজ্যের রাজধানী হালাতে স্টারফোর্স সদস্য ভিয়ার্স (ডানর্ভাস এর সংক্ষিপ্ত নাম) স্মৃতিভ্রমে আক্রান্ত হন এবং একজন বৃদ্ধ মহিলা সম্পর্কিত দুঃস্বপ্ন দেখতে থাকে। তার পরামর্শদাতা ও নির্দেশক তাকে প্রশিক্ষণ দেয় কিভাবে তার দক্ষতাকে নিয়ন্ত্রণে রাখবে যখন সুপ্রিম ইন্টেলিজেনস কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকারীরা ক্রী নিয়ন্ত্রণ করে, বাধ্যকরে তাকে তার অনুভূতি চেপে রাখার জন্য।
স্ক্রাল একটি এলিয়েনরূপান্তকারী, যাদের সাথে ক্রী সম্রাজ্যের যুদ্ধ চলমান সেখানে অনুপ্রবেশকারী গুপ্তচরদলের এক সদস্যকে উদ্ধার করার সময় স্ক্রাল কমান্ডার টেলস, ভিয়ার্সকে আটকে ফেলে। ভিয়ার্সের স্মৃতিভ্রমের এক পর্যায়ে তাদেরকে পৃথিবীতে আসতে বাধ্য করে। ভিয়ার্স পালিয়ে যায় এবং লস এঞ্জেলেস এ ল্যান্ডকরে। তার উপস্থিতি শিইল্ড এজেন্টর নিক ফিউরি এবং ফিল কুলসনকে আকৃষ্ট করে, যাদের তদন্ত বাধাগ্রস্থ হয় সেই স্ক্রাল আক্রমণের কারণ। পরবর্তী পাল্লায়, ভিয়ার্স তার কল্পিত স্মৃতির স্পষ্টতা দেখতে পায়, যখন ফিউরি, স্ক্রাল থেকে ছদ্মবেশ ধারণ করে আসা কুলসনকে হত্যা করে। ফোরি'র বস কেলার এর ছদ্মবেশে টেলস ফোরিকে নির্দেশ ভিয়ার্স এর সাথে থেকে কাজ করে তাকে নজর রাখতে। | ভিয়ার্সের পরামর্শদাতা ও নির্দেশক তাকে কী প্রশিক্ষণ দেয়? | {
"answer_start": [
221,
221
],
"text": [
"কিভাবে তার দক্ষতাকে নিয়ন্ত্রণে রাখবে যখন সুপ্রিম ইন্টেলিজেনস কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকারীরা ক্রী নিয়ন্ত্রণ করে, বাধ্যকরে তাকে তার অনুভূতি চেপে রাখার জন্য",
"কিভাবে তার দক্ষতাকে নিয়ন্ত্রণে রাখবে যখন সুপ্রিম ইন্টেলিজেনস কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকারীরা ক্রী নিয়ন্ত্রণ করে, বাধ্যকরে তাকে তার অনুভূতি চেপে রাখার জন্য"
]
} |
bn_wiki_2223_04 | ক্যাপ্টেন মার্ভেল (চলচ্চিত্র) | ১৯৯৫ সালে, ক্রী সাম্রাজ্যের রাজধানী হালাতে স্টারফোর্স সদস্য ভিয়ার্স (ডানর্ভাস এর সংক্ষিপ্ত নাম) স্মৃতিভ্রমে আক্রান্ত হন এবং একজন বৃদ্ধ মহিলা সম্পর্কিত দুঃস্বপ্ন দেখতে থাকে। তার পরামর্শদাতা ও নির্দেশক তাকে প্রশিক্ষণ দেয় কিভাবে তার দক্ষতাকে নিয়ন্ত্রণে রাখবে যখন সুপ্রিম ইন্টেলিজেনস কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকারীরা ক্রী নিয়ন্ত্রণ করে, বাধ্যকরে তাকে তার অনুভূতি চেপে রাখার জন্য।
স্ক্রাল একটি এলিয়েনরূপান্তকারী, যাদের সাথে ক্রী সম্রাজ্যের যুদ্ধ চলমান সেখানে অনুপ্রবেশকারী গুপ্তচরদলের এক সদস্যকে উদ্ধার করার সময় স্ক্রাল কমান্ডার টেলস, ভিয়ার্সকে আটকে ফেলে। ভিয়ার্সের স্মৃতিভ্রমের এক পর্যায়ে তাদেরকে পৃথিবীতে আসতে বাধ্য করে। ভিয়ার্স পালিয়ে যায় এবং লস এঞ্জেলেস এ ল্যান্ডকরে। তার উপস্থিতি শিইল্ড এজেন্টর নিক ফিউরি এবং ফিল কুলসনকে আকৃষ্ট করে, যাদের তদন্ত বাধাগ্রস্থ হয় সেই স্ক্রাল আক্রমণের কারণ। পরবর্তী পাল্লায়, ভিয়ার্স তার কল্পিত স্মৃতির স্পষ্টতা দেখতে পায়, যখন ফিউরি, স্ক্রাল থেকে ছদ্মবেশ ধারণ করে আসা কুলসনকে হত্যা করে। ফোরি'র বস কেলার এর ছদ্মবেশে টেলস ফোরিকে নির্দেশ ভিয়ার্স এর সাথে থেকে কাজ করে তাকে নজর রাখতে। | ভিয়ার্স পৃথিবীর কোথায় ল্যান্ড করে? | {
"answer_start": [
647,
647
],
"text": [
"লস এঞ্জেলেস",
"লস এঞ্জেলেস"
]
} |
bn_wiki_2223_05 | ক্যাপ্টেন মার্ভেল (চলচ্চিত্র) | ১৯৯৫ সালে, ক্রী সাম্রাজ্যের রাজধানী হালাতে স্টারফোর্স সদস্য ভিয়ার্স (ডানর্ভাস এর সংক্ষিপ্ত নাম) স্মৃতিভ্রমে আক্রান্ত হন এবং একজন বৃদ্ধ মহিলা সম্পর্কিত দুঃস্বপ্ন দেখতে থাকে। তার পরামর্শদাতা ও নির্দেশক তাকে প্রশিক্ষণ দেয় কিভাবে তার দক্ষতাকে নিয়ন্ত্রণে রাখবে যখন সুপ্রিম ইন্টেলিজেনস কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকারীরা ক্রী নিয়ন্ত্রণ করে, বাধ্যকরে তাকে তার অনুভূতি চেপে রাখার জন্য।
স্ক্রাল একটি এলিয়েনরূপান্তকারী, যাদের সাথে ক্রী সম্রাজ্যের যুদ্ধ চলমান সেখানে অনুপ্রবেশকারী গুপ্তচরদলের এক সদস্যকে উদ্ধার করার সময় স্ক্রাল কমান্ডার টেলস, ভিয়ার্সকে আটকে ফেলে। ভিয়ার্সের স্মৃতিভ্রমের এক পর্যায়ে তাদেরকে পৃথিবীতে আসতে বাধ্য করে। ভিয়ার্স পালিয়ে যায় এবং লস এঞ্জেলেস এ ল্যান্ডকরে। তার উপস্থিতি শিইল্ড এজেন্টর নিক ফিউরি এবং ফিল কুলসনকে আকৃষ্ট করে, যাদের তদন্ত বাধাগ্রস্থ হয় সেই স্ক্রাল আক্রমণের কারণ। পরবর্তী পাল্লায়, ভিয়ার্স তার কল্পিত স্মৃতির স্পষ্টতা দেখতে পায়, যখন ফিউরি, স্ক্রাল থেকে ছদ্মবেশ ধারণ করে আসা কুলসনকে হত্যা করে। ফোরি'র বস কেলার এর ছদ্মবেশে টেলস ফোরিকে নির্দেশ ভিয়ার্স এর সাথে থেকে কাজ করে তাকে নজর রাখতে। | ভিয়ার্সের স্মরণে আসা কাল্পনিক স্বপ্নের স্মৃতিগুলো ব্যবহার করে ভিয়ার্স এবং ফিউরি কোথায় যায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1487_01 | আফ্রিকা | আফ্রিকা আয়তন ও জনসংখ্যা উভয় বিচারে বিশ্বের ২য় বৃহত্তম মহাদেশ (এশিয়ার পরেই)। পার্শ্ববর্তী দ্বীপগুলোকে গণনায় ধরে মহাদেশটির আয়তন ৩০,২২১,৫৩২ বর্গ কিলোমিটার (১১,৬৬৮,৫৯৮ বর্গমাইল)। এটি বিশ্বের মোট ভূপৃষ্ঠতলের ৬% ও মোট স্থলপৃষ্ঠের ২০.৪% জুড়ে অবস্থিত। এ মহাদেশের ৬১টি রাষ্ট্র কিংবা সমমানের প্রশাসনিক অঞ্চলে ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ, অর্থাৎ বিশ্বের জনসংখ্যার ১৪% বসবাস করে। নাইজেরিয়া আফ্রিকার সর্বাধিক জনবহুল দেশ। আফ্রিকার প্রায় মাঝখান দিয়ে নিরক্ষরেখা চলে গেছে। এর বেশির ভাগ অংশই ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত। মহাদেশটির উত্তরে ভূমধ্যসাগর, উত্তর-পূর্বে সুয়েজ খাল ও লোহিত সাগর, পূর্বে ভারত মহাসাগর, এবং পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর। উত্তর-পূর্ব কোনায় আফ্রিকা সিনাই উপদ্বীপের মাধ্যমে এশিয়া মহাদেশের সাথে সংযুক্ত। আফ্রিকা একটি বিচিত্র মহাদেশ। এখানে রয়েছে নিবিড় সবুজ অরণ্য, বিস্তীর্ণ তৃণভূমি, জনমানবহীন মরুভূমি, সুউচ্চ পর্বত এবং খরস্রোতা নদী। এখানে বহু বিচিত্র জাতির লোকের বাস, যারা শত শত ভাষায় কথা বলে। আফ্রিকার গ্রামাঞ্চলে জীবন শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে একই রয়ে গেছে, অন্যদিকে অনেক শহরে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। | আয়তন ও জনসংখ্যা উভয় বিচারে বিশ্বের ১ম বৃহত্তম মহাদেশ কী? | {
"answer_start": [
65,
65
],
"text": [
"এশিয়া",
"এশিয়া"
]
} |
bn_wiki_1487_02 | আফ্রিকা | আফ্রিকা আয়তন ও জনসংখ্যা উভয় বিচারে বিশ্বের ২য় বৃহত্তম মহাদেশ (এশিয়ার পরেই)। পার্শ্ববর্তী দ্বীপগুলোকে গণনায় ধরে মহাদেশটির আয়তন ৩০,২২১,৫৩২ বর্গ কিলোমিটার (১১,৬৬৮,৫৯৮ বর্গমাইল)। এটি বিশ্বের মোট ভূপৃষ্ঠতলের ৬% ও মোট স্থলপৃষ্ঠের ২০.৪% জুড়ে অবস্থিত। এ মহাদেশের ৬১টি রাষ্ট্র কিংবা সমমানের প্রশাসনিক অঞ্চলে ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ, অর্থাৎ বিশ্বের জনসংখ্যার ১৪% বসবাস করে। নাইজেরিয়া আফ্রিকার সর্বাধিক জনবহুল দেশ। আফ্রিকার প্রায় মাঝখান দিয়ে নিরক্ষরেখা চলে গেছে। এর বেশির ভাগ অংশই ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত। মহাদেশটির উত্তরে ভূমধ্যসাগর, উত্তর-পূর্বে সুয়েজ খাল ও লোহিত সাগর, পূর্বে ভারত মহাসাগর, এবং পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর। উত্তর-পূর্ব কোনায় আফ্রিকা সিনাই উপদ্বীপের মাধ্যমে এশিয়া মহাদেশের সাথে সংযুক্ত। আফ্রিকা একটি বিচিত্র মহাদেশ। এখানে রয়েছে নিবিড় সবুজ অরণ্য, বিস্তীর্ণ তৃণভূমি, জনমানবহীন মরুভূমি, সুউচ্চ পর্বত এবং খরস্রোতা নদী। এখানে বহু বিচিত্র জাতির লোকের বাস, যারা শত শত ভাষায় কথা বলে। আফ্রিকার গ্রামাঞ্চলে জীবন শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে একই রয়ে গেছে, অন্যদিকে অনেক শহরে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। | পার্শ্ববর্তী দ্বীপগুলোকে গণনায় ধরে আফ্রিকা মহাদেশটির আয়তন কত? | {
"answer_start": [
132,
132
],
"text": [
"৩০,২২১,৫৩২ বর্গ কিলোমিটার",
"৩০,২২১,৫৩২ বর্গ কিলোমিটার"
]
} |
bn_wiki_1487_03 | আফ্রিকা | আফ্রিকা আয়তন ও জনসংখ্যা উভয় বিচারে বিশ্বের ২য় বৃহত্তম মহাদেশ (এশিয়ার পরেই)। পার্শ্ববর্তী দ্বীপগুলোকে গণনায় ধরে মহাদেশটির আয়তন ৩০,২২১,৫৩২ বর্গ কিলোমিটার (১১,৬৬৮,৫৯৮ বর্গমাইল)। এটি বিশ্বের মোট ভূপৃষ্ঠতলের ৬% ও মোট স্থলপৃষ্ঠের ২০.৪% জুড়ে অবস্থিত। এ মহাদেশের ৬১টি রাষ্ট্র কিংবা সমমানের প্রশাসনিক অঞ্চলে ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ, অর্থাৎ বিশ্বের জনসংখ্যার ১৪% বসবাস করে। নাইজেরিয়া আফ্রিকার সর্বাধিক জনবহুল দেশ। আফ্রিকার প্রায় মাঝখান দিয়ে নিরক্ষরেখা চলে গেছে। এর বেশির ভাগ অংশই ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত। মহাদেশটির উত্তরে ভূমধ্যসাগর, উত্তর-পূর্বে সুয়েজ খাল ও লোহিত সাগর, পূর্বে ভারত মহাসাগর, এবং পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর। উত্তর-পূর্ব কোনায় আফ্রিকা সিনাই উপদ্বীপের মাধ্যমে এশিয়া মহাদেশের সাথে সংযুক্ত। আফ্রিকা একটি বিচিত্র মহাদেশ। এখানে রয়েছে নিবিড় সবুজ অরণ্য, বিস্তীর্ণ তৃণভূমি, জনমানবহীন মরুভূমি, সুউচ্চ পর্বত এবং খরস্রোতা নদী। এখানে বহু বিচিত্র জাতির লোকের বাস, যারা শত শত ভাষায় কথা বলে। আফ্রিকার গ্রামাঞ্চলে জীবন শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে একই রয়ে গেছে, অন্যদিকে অনেক শহরে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। | আফ্রিকার সর্বাধিক জনবহুল দেশ কোনটি? | {
"answer_start": [
369,
369
],
"text": [
"নাইজেরিয়া",
"নাইজেরিয়া"
]
} |
bn_wiki_1487_04 | আফ্রিকা | আফ্রিকা আয়তন ও জনসংখ্যা উভয় বিচারে বিশ্বের ২য় বৃহত্তম মহাদেশ (এশিয়ার পরেই)। পার্শ্ববর্তী দ্বীপগুলোকে গণনায় ধরে মহাদেশটির আয়তন ৩০,২২১,৫৩২ বর্গ কিলোমিটার (১১,৬৬৮,৫৯৮ বর্গমাইল)। এটি বিশ্বের মোট ভূপৃষ্ঠতলের ৬% ও মোট স্থলপৃষ্ঠের ২০.৪% জুড়ে অবস্থিত। এ মহাদেশের ৬১টি রাষ্ট্র কিংবা সমমানের প্রশাসনিক অঞ্চলে ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ, অর্থাৎ বিশ্বের জনসংখ্যার ১৪% বসবাস করে। নাইজেরিয়া আফ্রিকার সর্বাধিক জনবহুল দেশ। আফ্রিকার প্রায় মাঝখান দিয়ে নিরক্ষরেখা চলে গেছে। এর বেশির ভাগ অংশই ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত। মহাদেশটির উত্তরে ভূমধ্যসাগর, উত্তর-পূর্বে সুয়েজ খাল ও লোহিত সাগর, পূর্বে ভারত মহাসাগর, এবং পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর। উত্তর-পূর্ব কোনায় আফ্রিকা সিনাই উপদ্বীপের মাধ্যমে এশিয়া মহাদেশের সাথে সংযুক্ত। আফ্রিকা একটি বিচিত্র মহাদেশ। এখানে রয়েছে নিবিড় সবুজ অরণ্য, বিস্তীর্ণ তৃণভূমি, জনমানবহীন মরুভূমি, সুউচ্চ পর্বত এবং খরস্রোতা নদী। এখানে বহু বিচিত্র জাতির লোকের বাস, যারা শত শত ভাষায় কথা বলে। আফ্রিকার গ্রামাঞ্চলে জীবন শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে একই রয়ে গেছে, অন্যদিকে অনেক শহরে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। | আফ্রিকার প্রায় মাঝখান দিয়ে কোন রেখা চলে গেছে? | {
"answer_start": [
439,
439
],
"text": [
"নিরক্ষরেখা",
"নিরক্ষরেখা"
]
} |
bn_wiki_1487_05 | আফ্রিকা | আফ্রিকা আয়তন ও জনসংখ্যা উভয় বিচারে বিশ্বের ২য় বৃহত্তম মহাদেশ (এশিয়ার পরেই)। পার্শ্ববর্তী দ্বীপগুলোকে গণনায় ধরে মহাদেশটির আয়তন ৩০,২২১,৫৩২ বর্গ কিলোমিটার (১১,৬৬৮,৫৯৮ বর্গমাইল)। এটি বিশ্বের মোট ভূপৃষ্ঠতলের ৬% ও মোট স্থলপৃষ্ঠের ২০.৪% জুড়ে অবস্থিত। এ মহাদেশের ৬১টি রাষ্ট্র কিংবা সমমানের প্রশাসনিক অঞ্চলে ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ, অর্থাৎ বিশ্বের জনসংখ্যার ১৪% বসবাস করে। নাইজেরিয়া আফ্রিকার সর্বাধিক জনবহুল দেশ। আফ্রিকার প্রায় মাঝখান দিয়ে নিরক্ষরেখা চলে গেছে। এর বেশির ভাগ অংশই ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত। মহাদেশটির উত্তরে ভূমধ্যসাগর, উত্তর-পূর্বে সুয়েজ খাল ও লোহিত সাগর, পূর্বে ভারত মহাসাগর, এবং পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর। উত্তর-পূর্ব কোনায় আফ্রিকা সিনাই উপদ্বীপের মাধ্যমে এশিয়া মহাদেশের সাথে সংযুক্ত। আফ্রিকা একটি বিচিত্র মহাদেশ। এখানে রয়েছে নিবিড় সবুজ অরণ্য, বিস্তীর্ণ তৃণভূমি, জনমানবহীন মরুভূমি, সুউচ্চ পর্বত এবং খরস্রোতা নদী। এখানে বহু বিচিত্র জাতির লোকের বাস, যারা শত শত ভাষায় কথা বলে। আফ্রিকার গ্রামাঞ্চলে জীবন শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে একই রয়ে গেছে, অন্যদিকে অনেক শহরে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। | পার্শ্ববর্তী দ্বীপগুলোকে গণনায় না ধরে আফ্রিকা মহাদেশটির আয়তন কত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0033_01 | ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স | ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স (আইওপি) একটি যুক্তরাজ্য ভিত্তিক বিদ্বৎসমাজ ও পেশাদার সংস্থা, যা পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষা, গবেষণা ও প্রয়োগকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করে।
এটি ১৮৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বব্যাপী ২০,০০০ জনেরও বেশি সদস্য রয়েছে। আইওপি হল যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডের দৈহিক সোসাইটি এবং শিক্ষা, গবেষণা ও শিল্পে পদার্থবিজ্ঞানের পক্ষে সহায়তা করে। এগুলি ছাড়াও, আইওপি তার সদস্যদের কর্মজীবনের পরামর্শ ও পেশাদার বিকাশের সাথে সাথে পরিষেবা প্রদান করে এবং চার্টার্ড পদার্থবিজ্ঞানীদের (সিফিস) পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ারিং কাউন্সিলের মনোনীত সংস্থা হিসাবে চার্টার্ড ইঞ্জিনিয়ার (সিইং) এর পেশাদার যোগ্যতার মঞ্জুরি দেয়। আইওপি-র প্রকাশনা সংস্থা আইওপি পাবলিশিং ৮৫ টি একাডেমিক শিরোনাম প্রকাশ করেছে। | ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স (আইওপি) কি কাজ করে? | {
"answer_start": [
86,
86
],
"text": [
"পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষা, গবেষণা ও প্রয়োগকে এগিয়ে নিয়ে যেতে",
"পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষা, গবেষণা ও প্রয়োগকে এগিয়ে নিয়ে যেতে"
]
} |
bn_wiki_0033_02 | ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স | ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স (আইওপি) একটি যুক্তরাজ্য ভিত্তিক বিদ্বৎসমাজ ও পেশাদার সংস্থা, যা পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষা, গবেষণা ও প্রয়োগকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করে।
এটি ১৮৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বব্যাপী ২০,০০০ জনেরও বেশি সদস্য রয়েছে। আইওপি হল যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডের দৈহিক সোসাইটি এবং শিক্ষা, গবেষণা ও শিল্পে পদার্থবিজ্ঞানের পক্ষে সহায়তা করে। এগুলি ছাড়াও, আইওপি তার সদস্যদের কর্মজীবনের পরামর্শ ও পেশাদার বিকাশের সাথে সাথে পরিষেবা প্রদান করে এবং চার্টার্ড পদার্থবিজ্ঞানীদের (সিফিস) পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ারিং কাউন্সিলের মনোনীত সংস্থা হিসাবে চার্টার্ড ইঞ্জিনিয়ার (সিইং) এর পেশাদার যোগ্যতার মঞ্জুরি দেয়। আইওপি-র প্রকাশনা সংস্থা আইওপি পাবলিশিং ৮৫ টি একাডেমিক শিরোনাম প্রকাশ করেছে। | কত সালে আইওপি প্রতিষ্ঠিত হয় ? | {
"answer_start": [
161,
160
],
"text": [
"১৮৭৪",
" ১৮৭৪"
]
} |
bn_wiki_0033_03 | ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স | ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স (আইওপি) একটি যুক্তরাজ্য ভিত্তিক বিদ্বৎসমাজ ও পেশাদার সংস্থা, যা পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষা, গবেষণা ও প্রয়োগকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করে।
এটি ১৮৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বব্যাপী ২০,০০০ জনেরও বেশি সদস্য রয়েছে। আইওপি হল যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডের দৈহিক সোসাইটি এবং শিক্ষা, গবেষণা ও শিল্পে পদার্থবিজ্ঞানের পক্ষে সহায়তা করে। এগুলি ছাড়াও, আইওপি তার সদস্যদের কর্মজীবনের পরামর্শ ও পেশাদার বিকাশের সাথে সাথে পরিষেবা প্রদান করে এবং চার্টার্ড পদার্থবিজ্ঞানীদের (সিফিস) পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ারিং কাউন্সিলের মনোনীত সংস্থা হিসাবে চার্টার্ড ইঞ্জিনিয়ার (সিইং) এর পেশাদার যোগ্যতার মঞ্জুরি দেয়। আইওপি-র প্রকাশনা সংস্থা আইওপি পাবলিশিং ৮৫ টি একাডেমিক শিরোনাম প্রকাশ করেছে। | কে ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0033_04 | ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স | ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স (আইওপি) একটি যুক্তরাজ্য ভিত্তিক বিদ্বৎসমাজ ও পেশাদার সংস্থা, যা পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষা, গবেষণা ও প্রয়োগকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করে।
এটি ১৮৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বব্যাপী ২০,০০০ জনেরও বেশি সদস্য রয়েছে। আইওপি হল যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডের দৈহিক সোসাইটি এবং শিক্ষা, গবেষণা ও শিল্পে পদার্থবিজ্ঞানের পক্ষে সহায়তা করে। এগুলি ছাড়াও, আইওপি তার সদস্যদের কর্মজীবনের পরামর্শ ও পেশাদার বিকাশের সাথে সাথে পরিষেবা প্রদান করে এবং চার্টার্ড পদার্থবিজ্ঞানীদের (সিফিস) পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ারিং কাউন্সিলের মনোনীত সংস্থা হিসাবে চার্টার্ড ইঞ্জিনিয়ার (সিইং) এর পেশাদার যোগ্যতার মঞ্জুরি দেয়। আইওপি-র প্রকাশনা সংস্থা আইওপি পাবলিশিং ৮৫ টি একাডেমিক শিরোনাম প্রকাশ করেছে। | আইওপি এর সদস্য সংখ্যা কত? | {
"answer_start": [
202,
202
],
"text": [
"২০,০০০ জনেরও বেশি",
"২০,০০০ জনেরও বেশি"
]
} |
bn_wiki_0033_05 | ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স | ইনস্টিটিউট অব ফিজিক্স (আইওপি) একটি যুক্তরাজ্য ভিত্তিক বিদ্বৎসমাজ ও পেশাদার সংস্থা, যা পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষা, গবেষণা ও প্রয়োগকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করে।
এটি ১৮৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বিশ্বব্যাপী ২০,০০০ জনেরও বেশি সদস্য রয়েছে। আইওপি হল যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডের দৈহিক সোসাইটি এবং শিক্ষা, গবেষণা ও শিল্পে পদার্থবিজ্ঞানের পক্ষে সহায়তা করে। এগুলি ছাড়াও, আইওপি তার সদস্যদের কর্মজীবনের পরামর্শ ও পেশাদার বিকাশের সাথে সাথে পরিষেবা প্রদান করে এবং চার্টার্ড পদার্থবিজ্ঞানীদের (সিফিস) পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ারিং কাউন্সিলের মনোনীত সংস্থা হিসাবে চার্টার্ড ইঞ্জিনিয়ার (সিইং) এর পেশাদার যোগ্যতার মঞ্জুরি দেয়। আইওপি-র প্রকাশনা সংস্থা আইওপি পাবলিশিং ৮৫ টি একাডেমিক শিরোনাম প্রকাশ করেছে। | আইওপি-র প্রকাশনা সংস্থা আইওপি পাবলিশিং কয়টি একাডেমিক শিরোনাম প্রকাশ করেছে ? | {
"answer_start": [
644,
644
],
"text": [
"৮৫ টি",
"৮৫ টি"
]
} |
bn_wiki_1650_01 | ইউভাল নোয়াহ হারারি | ইউভাল নোয়াহ হারারি ( জন্ম ২৪শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৬) ইসরায়েলি ইতিহাসবিদ এবং হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়, জেরুজালেমের ইতিহাস বিভাগের পূর্ণকালীন অধ্যাপক। তিনি আন্তর্জাতিকভাবে বহুলবিক্রিত বই স্যাপিয়েন্স: অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব হিউমানকাইন্ড (২০১৪), হোমো ডিউস: অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব টুমোরো (২০১৬) এবং টুয়েন্টিওয়ান লেসন্স ফর দ্য টুয়েন্টিফাস্ট সেঞ্চুরি (২০১৮)-এর লেখক। তার লেখার বিষয়বস্তু স্বাধীন ইচ্ছা, চেতনা ও বুদ্ধিমত্তা।
প্রায় ৫০,০০০ বছর পূর্বে ঘটে যাওয়া "জ্ঞানীয় বিপ্লব" হিসেবে বর্ণিত হারারির প্রাথমিক প্রকাশনাগুলোর সাথে সংশ্লিষ্ট, যখন হোমো স্যাপিয়েন প্রতিদ্বন্দ্বী নিয়ানডার্থালদের স্থানচ্যুত করেছিল, ভাষা দক্ষতা এবং কাঠামোগত সমাজ উন্নতির মাধ্যমে এবং সর্বাধিক শিকারী হিসেবে ঊর্ধ্বোত্থিত হয়েছিলো, কৃষি বিপ্লবের দ্বারা সহায়তাকারী এবং সম্প্রতি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ও যৌক্তিকতা দ্বারা ত্বরান্বিত যা মানুষের তাদের পরিবেশের উপর দক্ষতার কাছাকাছি পৌঁছানোর অনুমতি দিয়েছে।
তার সাম্প্রতিক বইগুলো আরো সতর্কীকরণমূলক এবং একটি ভবিষ্যত জৈবপ্রযুক্তি বৈশ্বিক প্রভাবের মাধ্যমে কাজ যেখানে বুদ্ধিমান জীব তাদের নিজস্ব সৃষ্টি দ্বারা অতিক্রম করে; তিনি বলেন, "হোমো স্যাপিয়েন্স হিসেবে আমরা যাদের জানি তারা এক শতাব্দীর মধ্যেই অদৃশ্য হয়ে যাবে।" | ইউভাল নোয়াহ হারারি কত সালে জন্মগ্রহন করেন ? | {
"answer_start": [
28,
28
],
"text": [
"১৯৭৬ ",
"১৯৭৬ "
]
} |
bn_wiki_1650_02 | ইউভাল নোয়াহ হারারি | ইউভাল নোয়াহ হারারি ( জন্ম ২৪শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৬) ইসরায়েলি ইতিহাসবিদ এবং হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়, জেরুজালেমের ইতিহাস বিভাগের পূর্ণকালীন অধ্যাপক। তিনি আন্তর্জাতিকভাবে বহুলবিক্রিত বই স্যাপিয়েন্স: অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব হিউমানকাইন্ড (২০১৪), হোমো ডিউস: অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব টুমোরো (২০১৬) এবং টুয়েন্টিওয়ান লেসন্স ফর দ্য টুয়েন্টিফাস্ট সেঞ্চুরি (২০১৮)-এর লেখক। তার লেখার বিষয়বস্তু স্বাধীন ইচ্ছা, চেতনা ও বুদ্ধিমত্তা।
প্রায় ৫০,০০০ বছর পূর্বে ঘটে যাওয়া "জ্ঞানীয় বিপ্লব" হিসেবে বর্ণিত হারারির প্রাথমিক প্রকাশনাগুলোর সাথে সংশ্লিষ্ট, যখন হোমো স্যাপিয়েন প্রতিদ্বন্দ্বী নিয়ানডার্থালদের স্থানচ্যুত করেছিল, ভাষা দক্ষতা এবং কাঠামোগত সমাজ উন্নতির মাধ্যমে এবং সর্বাধিক শিকারী হিসেবে ঊর্ধ্বোত্থিত হয়েছিলো, কৃষি বিপ্লবের দ্বারা সহায়তাকারী এবং সম্প্রতি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ও যৌক্তিকতা দ্বারা ত্বরান্বিত যা মানুষের তাদের পরিবেশের উপর দক্ষতার কাছাকাছি পৌঁছানোর অনুমতি দিয়েছে।
তার সাম্প্রতিক বইগুলো আরো সতর্কীকরণমূলক এবং একটি ভবিষ্যত জৈবপ্রযুক্তি বৈশ্বিক প্রভাবের মাধ্যমে কাজ যেখানে বুদ্ধিমান জীব তাদের নিজস্ব সৃষ্টি দ্বারা অতিক্রম করে; তিনি বলেন, "হোমো স্যাপিয়েন্স হিসেবে আমরা যাদের জানি তারা এক শতাব্দীর মধ্যেই অদৃশ্য হয়ে যাবে।" | স্যাপিয়েন্স: অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব হিউমানকাইন্ড বইটি কত সালে রচিত হয় ? | {
"answer_start": [
147,
147
],
"text": [
"২০১৪ ",
"২০১৪ "
]
} |
bn_wiki_1650_04 | ইউভাল নোয়াহ হারারি | ইউভাল নোয়াহ হারারি ( জন্ম ২৪শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৬) ইসরায়েলি ইতিহাসবিদ এবং হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়, জেরুজালেমের ইতিহাস বিভাগের পূর্ণকালীন অধ্যাপক। তিনি আন্তর্জাতিকভাবে বহুলবিক্রিত বই স্যাপিয়েন্স: অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব হিউমানকাইন্ড (২০১৪), হোমো ডিউস: অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব টুমোরো (২০১৬) এবং টুয়েন্টিওয়ান লেসন্স ফর দ্য টুয়েন্টিফাস্ট সেঞ্চুরি (২০১৮)-এর লেখক। তার লেখার বিষয়বস্তু স্বাধীন ইচ্ছা, চেতনা ও বুদ্ধিমত্তা।
প্রায় ৫০,০০০ বছর পূর্বে ঘটে যাওয়া "জ্ঞানীয় বিপ্লব" হিসেবে বর্ণিত হারারির প্রাথমিক প্রকাশনাগুলোর সাথে সংশ্লিষ্ট, যখন হোমো স্যাপিয়েন প্রতিদ্বন্দ্বী নিয়ানডার্থালদের স্থানচ্যুত করেছিল, ভাষা দক্ষতা এবং কাঠামোগত সমাজ উন্নতির মাধ্যমে এবং সর্বাধিক শিকারী হিসেবে ঊর্ধ্বোত্থিত হয়েছিলো, কৃষি বিপ্লবের দ্বারা সহায়তাকারী এবং সম্প্রতি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ও যৌক্তিকতা দ্বারা ত্বরান্বিত যা মানুষের তাদের পরিবেশের উপর দক্ষতার কাছাকাছি পৌঁছানোর অনুমতি দিয়েছে।
তার সাম্প্রতিক বইগুলো আরো সতর্কীকরণমূলক এবং একটি ভবিষ্যত জৈবপ্রযুক্তি বৈশ্বিক প্রভাবের মাধ্যমে কাজ যেখানে বুদ্ধিমান জীব তাদের নিজস্ব সৃষ্টি দ্বারা অতিক্রম করে; তিনি বলেন, "হোমো স্যাপিয়েন্স হিসেবে আমরা যাদের জানি তারা এক শতাব্দীর মধ্যেই অদৃশ্য হয়ে যাবে।" | নোয়াহ হারারি এর পিতার নাম কী ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1650_05 | ইউভাল নোয়াহ হারারি | ইউভাল নোয়াহ হারারি ( জন্ম ২৪শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৬) ইসরায়েলি ইতিহাসবিদ এবং হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়, জেরুজালেমের ইতিহাস বিভাগের পূর্ণকালীন অধ্যাপক। তিনি আন্তর্জাতিকভাবে বহুলবিক্রিত বই স্যাপিয়েন্স: অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব হিউমানকাইন্ড (২০১৪), হোমো ডিউস: অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অব টুমোরো (২০১৬) এবং টুয়েন্টিওয়ান লেসন্স ফর দ্য টুয়েন্টিফাস্ট সেঞ্চুরি (২০১৮)-এর লেখক। তার লেখার বিষয়বস্তু স্বাধীন ইচ্ছা, চেতনা ও বুদ্ধিমত্তা।
প্রায় ৫০,০০০ বছর পূর্বে ঘটে যাওয়া "জ্ঞানীয় বিপ্লব" হিসেবে বর্ণিত হারারির প্রাথমিক প্রকাশনাগুলোর সাথে সংশ্লিষ্ট, যখন হোমো স্যাপিয়েন প্রতিদ্বন্দ্বী নিয়ানডার্থালদের স্থানচ্যুত করেছিল, ভাষা দক্ষতা এবং কাঠামোগত সমাজ উন্নতির মাধ্যমে এবং সর্বাধিক শিকারী হিসেবে ঊর্ধ্বোত্থিত হয়েছিলো, কৃষি বিপ্লবের দ্বারা সহায়তাকারী এবং সম্প্রতি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ও যৌক্তিকতা দ্বারা ত্বরান্বিত যা মানুষের তাদের পরিবেশের উপর দক্ষতার কাছাকাছি পৌঁছানোর অনুমতি দিয়েছে।
তার সাম্প্রতিক বইগুলো আরো সতর্কীকরণমূলক এবং একটি ভবিষ্যত জৈবপ্রযুক্তি বৈশ্বিক প্রভাবের মাধ্যমে কাজ যেখানে বুদ্ধিমান জীব তাদের নিজস্ব সৃষ্টি দ্বারা অতিক্রম করে; তিনি বলেন, "হোমো স্যাপিয়েন্স হিসেবে আমরা যাদের জানি তারা এক শতাব্দীর মধ্যেই অদৃশ্য হয়ে যাবে।" | নোয়াহ হারারি কোন শহরে জন্ম গ্রহণ করেন ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1861_02 | অ্যান্টিবডি | বি-কোষ থেকে ক্ষরিত অ্যান্টিবডি বা প্রতিরক্ষিকাগুলি রক্তপ্রবাহের মাধ্যমে দেহের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে এবং যে প্রত্যুৎপাদকটি অনাক্রম্যতন্ত্রের প্রতিক্রিয়ার মূল উদ্দীপক হিসেবে কাজ করেছিল, সেটির অভিন্ন রূপবিশিষ্ট অন্য সমস্ত প্রত্যুৎপাদককে আক্রমণ করে ও ধ্বংস করে।
অ্যান্টিবডি বা প্রতিরক্ষিকাগুলি প্রত্যুৎপাদকগুলির সাথে আবদ্ধ হয়ে এগুলিকে আক্রমণ করে। প্রতিরক্ষিকার আণবিক বিন্যাস বহিরাগত পদার্থের পৃষ্ঠে অবস্থিত অণুসমূহের আকৃতির সাথে খাপ খেয়ে যায়, ফলে প্রতিরক্ষিকাটি ঐ বহিরাগত পদার্থের সাথে আবদ্ধ হতে পারে।
যখন অ্যান্টিবডি বা প্রতিরক্ষিকাগুলি কোনও বিষাক্ত পদার্থের সাথে আবদ্ধ হয়, তখন বিষাক্ত পদার্থটির রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয়ে যায়, ফলে বিষাক্ত পদার্থটির বিষক্ষমতা বিনষ্ট হয়ে যায়। এই ধরনের প্রতিরক্ষিকাকে প্রতিবিষ বা বিষনাশক বলা হয়। | কখন প্রতিরক্ষিকাটি ঐ বহিরাগত পদার্থের সাথে আবদ্ধ হতে পারে? | {
"answer_start": [
345
],
"text": [
"প্রতিরক্ষিকার আণবিক বিন্যাস বহিরাগত পদার্থের পৃষ্ঠে অবস্থিত অণুসমূহের আকৃতির সাথে খাপ খেয়ে যায়, ফলে প্রতিরক্ষিকাটি ঐ বহিরাগত পদার্থের সাথে আবদ্ধ হতে পারে"
]
} |
bn_wiki_1861_03 | অ্যান্টিবডি | বি-কোষ থেকে ক্ষরিত অ্যান্টিবডি বা প্রতিরক্ষিকাগুলি রক্তপ্রবাহের মাধ্যমে দেহের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে এবং যে প্রত্যুৎপাদকটি অনাক্রম্যতন্ত্রের প্রতিক্রিয়ার মূল উদ্দীপক হিসেবে কাজ করেছিল, সেটির অভিন্ন রূপবিশিষ্ট অন্য সমস্ত প্রত্যুৎপাদককে আক্রমণ করে ও ধ্বংস করে।
অ্যান্টিবডি বা প্রতিরক্ষিকাগুলি প্রত্যুৎপাদকগুলির সাথে আবদ্ধ হয়ে এগুলিকে আক্রমণ করে। প্রতিরক্ষিকার আণবিক বিন্যাস বহিরাগত পদার্থের পৃষ্ঠে অবস্থিত অণুসমূহের আকৃতির সাথে খাপ খেয়ে যায়, ফলে প্রতিরক্ষিকাটি ঐ বহিরাগত পদার্থের সাথে আবদ্ধ হতে পারে।
যখন অ্যান্টিবডি বা প্রতিরক্ষিকাগুলি কোনও বিষাক্ত পদার্থের সাথে আবদ্ধ হয়, তখন বিষাক্ত পদার্থটির রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয়ে যায়, ফলে বিষাক্ত পদার্থটির বিষক্ষমতা বিনষ্ট হয়ে যায়। এই ধরনের প্রতিরক্ষিকাকে প্রতিবিষ বা বিষনাশক বলা হয়। | বিষাক্ত পদার্থটির বিষক্ষমতা বিনষ্ট হয়ে যায় কখন? | {
"answer_start": [
503,
503
],
"text": [
"যখন অ্যান্টিবডি বা প্রতিরক্ষিকাগুলি কোনও বিষাক্ত পদার্থের সাথে আবদ্ধ হয়",
"যখন অ্যান্টিবডি বা প্রতিরক্ষিকাগুলি কোনও বিষাক্ত পদার্থের সাথে আবদ্ধ হয়, তখন বিষাক্ত পদার্থটির রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয়ে যায়, ফলে বিষাক্ত পদার্থটির বিষক্ষমতা বিনষ্ট হয়ে যায়"
]
} |
bn_wiki_2631_01 | কন্যাশিশু হত্যা | চীনের কন্যাশিশু হত্যার ইতিহাস ২,০০০ বছরের বিস্তৃত সময়ের। ষোড়শ শতকের শেষদিকে খ্রিস্টান মিশনারিদের আগমনের সঙ্গে মিশনারিরা আবিষ্কার করলেন যে, সেখানে কন্যাশিশু হত্যা সংঘটিত হচ্ছে - সদ্যোজাতদের নদী অথবা জমা করা রাবিশের মধ্যে ছুড়ে ফেলতে দেখা যেত। সপ্তদশ শতকে মাতেও রিকি নথিবদ্ধ করেছিলেন যে, এই অভ্যাস চীনের বিভিন্ন প্রদেশে ঘটেছিল এবং যে অভ্যাসের প্রাথমিক কারণ ছিল দারিদ্র্য।
ঊনবিংশ শতকে চীনে কন্যাশিশু হত্যা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল। তখনকার কিং থেকে লেখা পাঠ করে প্রচলিত শব্দটা জানা গিয়েছিল নি নু ('শিশু কন্যাদেরকে ডোবানো'), এবং শিশু কন্যাকে ডুবিয়ে হত্যা করার অভ্যাসটা সাধারণ পদ্ধতি ছিল। অন্যান্য হত্যার পদ্ধতি ছিল দম বন্ধ করা এবং খেতে না-দেওয়া। সদ্যোজাতকে হত্যার অন্য পদ্ধতি ছিল কন্যাশিশুকে কোনো খোলামেলা জিনিসের মধ্যে ছেড়ে দেওয়া: কন্যাশিশুকে কোনো ঝুড়ি অথবা বালতির মধ্যে রেখে সেটা আবার একটা গাছের মধ্যে ঝোলানো হোত। নারীমঠগুলোতে বৌদ্ধ 'শিশু টাওয়ার' বানানো হোত, যাতে জনগণ একটা শিশুকে সেখানে রখতে পরে; যাইহোক, তবে এটা পরিষ্কার ছিলনা যে, শিশুটাকে দত্তক নেওয়ার জন্যে রাখা হয়েছে অথবা ওটা ইতিমধ্যে মারা গিয়েছে এবং তার শেষকৃত্যের কাজে ওখানে রাখা হয়েছে। ১৮৪৫ খ্রিষ্টাব্দে জিয়াংক্সি প্রদেশে এক মিশনারি লিখেছিলেন যে, এই শিশুদের যখন ওই খোলামেলার মধ্যে কোনো জিনিসে ফেলে রাখা হোত, তখন তারা দু-দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকত, এবং তার পর যত্ন না-নেওয়ার জন্যে অকালে মৃত্যুমুখে পতিত হোত।
ঊনবিংশ শতকে চীনের বেশির ভাগ প্রদেশে কন্যাশিশু হত্যার অভ্যাস চালু ছিল। ১৮৭৮ খ্রিষ্টাব্দে ফরাসি যেশুইট মিশনারি গ্যাব্রিয়েল পালাত্রে ১৩টা প্রদেশ থেকে তথ্য জোগাড় করেছিলেন, এবং অ্যানালেস দে লা সাইন্তে-এনফানস (অ্যানালস অফ দ্য হোলি চাইল্ডহুড)ও শ্যাংক্সি এবং সিকুয়ানএ কন্যাশিশু হত্যার প্রমাণ দেখেছিল। পালাত্রের তথ্যাদি থেকে দেখা যায়, এই বদভ্যাস দক্ষিণপূর্বের প্রদেশগুলোতে এবং নিম্ন ইয়াংসি নদী অববাহিকা অঞ্চলে অধিকতরভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল। | চীনের কন্যাশিশু হত্যার ইতিহাস কত বছরের বিস্তৃত সময়ের ? | {
"answer_start": [
30,
30
],
"text": [
"২,০০০",
"২,০০০ "
]
} |
bn_wiki_2631_02 | কন্যাশিশু হত্যা | চীনের কন্যাশিশু হত্যার ইতিহাস ২,০০০ বছরের বিস্তৃত সময়ের। ষোড়শ শতকের শেষদিকে খ্রিস্টান মিশনারিদের আগমনের সঙ্গে মিশনারিরা আবিষ্কার করলেন যে, সেখানে কন্যাশিশু হত্যা সংঘটিত হচ্ছে - সদ্যোজাতদের নদী অথবা জমা করা রাবিশের মধ্যে ছুড়ে ফেলতে দেখা যেত। সপ্তদশ শতকে মাতেও রিকি নথিবদ্ধ করেছিলেন যে, এই অভ্যাস চীনের বিভিন্ন প্রদেশে ঘটেছিল এবং যে অভ্যাসের প্রাথমিক কারণ ছিল দারিদ্র্য।
ঊনবিংশ শতকে চীনে কন্যাশিশু হত্যা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল। তখনকার কিং থেকে লেখা পাঠ করে প্রচলিত শব্দটা জানা গিয়েছিল নি নু ('শিশু কন্যাদেরকে ডোবানো'), এবং শিশু কন্যাকে ডুবিয়ে হত্যা করার অভ্যাসটা সাধারণ পদ্ধতি ছিল। অন্যান্য হত্যার পদ্ধতি ছিল দম বন্ধ করা এবং খেতে না-দেওয়া। সদ্যোজাতকে হত্যার অন্য পদ্ধতি ছিল কন্যাশিশুকে কোনো খোলামেলা জিনিসের মধ্যে ছেড়ে দেওয়া: কন্যাশিশুকে কোনো ঝুড়ি অথবা বালতির মধ্যে রেখে সেটা আবার একটা গাছের মধ্যে ঝোলানো হোত। নারীমঠগুলোতে বৌদ্ধ 'শিশু টাওয়ার' বানানো হোত, যাতে জনগণ একটা শিশুকে সেখানে রখতে পরে; যাইহোক, তবে এটা পরিষ্কার ছিলনা যে, শিশুটাকে দত্তক নেওয়ার জন্যে রাখা হয়েছে অথবা ওটা ইতিমধ্যে মারা গিয়েছে এবং তার শেষকৃত্যের কাজে ওখানে রাখা হয়েছে। ১৮৪৫ খ্রিষ্টাব্দে জিয়াংক্সি প্রদেশে এক মিশনারি লিখেছিলেন যে, এই শিশুদের যখন ওই খোলামেলার মধ্যে কোনো জিনিসে ফেলে রাখা হোত, তখন তারা দু-দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকত, এবং তার পর যত্ন না-নেওয়ার জন্যে অকালে মৃত্যুমুখে পতিত হোত।
ঊনবিংশ শতকে চীনের বেশির ভাগ প্রদেশে কন্যাশিশু হত্যার অভ্যাস চালু ছিল। ১৮৭৮ খ্রিষ্টাব্দে ফরাসি যেশুইট মিশনারি গ্যাব্রিয়েল পালাত্রে ১৩টা প্রদেশ থেকে তথ্য জোগাড় করেছিলেন, এবং অ্যানালেস দে লা সাইন্তে-এনফানস (অ্যানালস অফ দ্য হোলি চাইল্ডহুড)ও শ্যাংক্সি এবং সিকুয়ানএ কন্যাশিশু হত্যার প্রমাণ দেখেছিল। পালাত্রের তথ্যাদি থেকে দেখা যায়, এই বদভ্যাস দক্ষিণপূর্বের প্রদেশগুলোতে এবং নিম্ন ইয়াংসি নদী অববাহিকা অঞ্চলে অধিকতরভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল। | কোন শতকে চীনে কন্যাশিশু হত্যা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল ? | {
"answer_start": [
373,
373
],
"text": [
"ঊনবিংশ শতকে",
"ঊনবিংশ শতকে"
]
} |
bn_wiki_2631_04 | কন্যাশিশু হত্যা | চীনের কন্যাশিশু হত্যার ইতিহাস ২,০০০ বছরের বিস্তৃত সময়ের। ষোড়শ শতকের শেষদিকে খ্রিস্টান মিশনারিদের আগমনের সঙ্গে মিশনারিরা আবিষ্কার করলেন যে, সেখানে কন্যাশিশু হত্যা সংঘটিত হচ্ছে - সদ্যোজাতদের নদী অথবা জমা করা রাবিশের মধ্যে ছুড়ে ফেলতে দেখা যেত। সপ্তদশ শতকে মাতেও রিকি নথিবদ্ধ করেছিলেন যে, এই অভ্যাস চীনের বিভিন্ন প্রদেশে ঘটেছিল এবং যে অভ্যাসের প্রাথমিক কারণ ছিল দারিদ্র্য।
ঊনবিংশ শতকে চীনে কন্যাশিশু হত্যা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল। তখনকার কিং থেকে লেখা পাঠ করে প্রচলিত শব্দটা জানা গিয়েছিল নি নু ('শিশু কন্যাদেরকে ডোবানো'), এবং শিশু কন্যাকে ডুবিয়ে হত্যা করার অভ্যাসটা সাধারণ পদ্ধতি ছিল। অন্যান্য হত্যার পদ্ধতি ছিল দম বন্ধ করা এবং খেতে না-দেওয়া। সদ্যোজাতকে হত্যার অন্য পদ্ধতি ছিল কন্যাশিশুকে কোনো খোলামেলা জিনিসের মধ্যে ছেড়ে দেওয়া: কন্যাশিশুকে কোনো ঝুড়ি অথবা বালতির মধ্যে রেখে সেটা আবার একটা গাছের মধ্যে ঝোলানো হোত। নারীমঠগুলোতে বৌদ্ধ 'শিশু টাওয়ার' বানানো হোত, যাতে জনগণ একটা শিশুকে সেখানে রখতে পরে; যাইহোক, তবে এটা পরিষ্কার ছিলনা যে, শিশুটাকে দত্তক নেওয়ার জন্যে রাখা হয়েছে অথবা ওটা ইতিমধ্যে মারা গিয়েছে এবং তার শেষকৃত্যের কাজে ওখানে রাখা হয়েছে। ১৮৪৫ খ্রিষ্টাব্দে জিয়াংক্সি প্রদেশে এক মিশনারি লিখেছিলেন যে, এই শিশুদের যখন ওই খোলামেলার মধ্যে কোনো জিনিসে ফেলে রাখা হোত, তখন তারা দু-দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকত, এবং তার পর যত্ন না-নেওয়ার জন্যে অকালে মৃত্যুমুখে পতিত হোত।
ঊনবিংশ শতকে চীনের বেশির ভাগ প্রদেশে কন্যাশিশু হত্যার অভ্যাস চালু ছিল। ১৮৭৮ খ্রিষ্টাব্দে ফরাসি যেশুইট মিশনারি গ্যাব্রিয়েল পালাত্রে ১৩টা প্রদেশ থেকে তথ্য জোগাড় করেছিলেন, এবং অ্যানালেস দে লা সাইন্তে-এনফানস (অ্যানালস অফ দ্য হোলি চাইল্ডহুড)ও শ্যাংক্সি এবং সিকুয়ানএ কন্যাশিশু হত্যার প্রমাণ দেখেছিল। পালাত্রের তথ্যাদি থেকে দেখা যায়, এই বদভ্যাস দক্ষিণপূর্বের প্রদেশগুলোতে এবং নিম্ন ইয়াংসি নদী অববাহিকা অঞ্চলে অধিকতরভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল। | ১৮৭৮ খ্রিষ্টাব্দে ফরাসি যেশুইট মিশনারি গ্যাব্রিয়েল পালাত্রে কতটি প্রদেশ থেকে তথ্য জোগাড় করেছিলেন ? | {
"answer_start": [
1408,
1408
],
"text": [
"১৩টা",
"১৩টা"
]
} |
bn_wiki_2631_05 | কন্যাশিশু হত্যা | চীনের কন্যাশিশু হত্যার ইতিহাস ২,০০০ বছরের বিস্তৃত সময়ের। ষোড়শ শতকের শেষদিকে খ্রিস্টান মিশনারিদের আগমনের সঙ্গে মিশনারিরা আবিষ্কার করলেন যে, সেখানে কন্যাশিশু হত্যা সংঘটিত হচ্ছে - সদ্যোজাতদের নদী অথবা জমা করা রাবিশের মধ্যে ছুড়ে ফেলতে দেখা যেত। সপ্তদশ শতকে মাতেও রিকি নথিবদ্ধ করেছিলেন যে, এই অভ্যাস চীনের বিভিন্ন প্রদেশে ঘটেছিল এবং যে অভ্যাসের প্রাথমিক কারণ ছিল দারিদ্র্য।
ঊনবিংশ শতকে চীনে কন্যাশিশু হত্যা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল। তখনকার কিং থেকে লেখা পাঠ করে প্রচলিত শব্দটা জানা গিয়েছিল নি নু ('শিশু কন্যাদেরকে ডোবানো'), এবং শিশু কন্যাকে ডুবিয়ে হত্যা করার অভ্যাসটা সাধারণ পদ্ধতি ছিল। অন্যান্য হত্যার পদ্ধতি ছিল দম বন্ধ করা এবং খেতে না-দেওয়া। সদ্যোজাতকে হত্যার অন্য পদ্ধতি ছিল কন্যাশিশুকে কোনো খোলামেলা জিনিসের মধ্যে ছেড়ে দেওয়া: কন্যাশিশুকে কোনো ঝুড়ি অথবা বালতির মধ্যে রেখে সেটা আবার একটা গাছের মধ্যে ঝোলানো হোত। নারীমঠগুলোতে বৌদ্ধ 'শিশু টাওয়ার' বানানো হোত, যাতে জনগণ একটা শিশুকে সেখানে রখতে পরে; যাইহোক, তবে এটা পরিষ্কার ছিলনা যে, শিশুটাকে দত্তক নেওয়ার জন্যে রাখা হয়েছে অথবা ওটা ইতিমধ্যে মারা গিয়েছে এবং তার শেষকৃত্যের কাজে ওখানে রাখা হয়েছে। ১৮৪৫ খ্রিষ্টাব্দে জিয়াংক্সি প্রদেশে এক মিশনারি লিখেছিলেন যে, এই শিশুদের যখন ওই খোলামেলার মধ্যে কোনো জিনিসে ফেলে রাখা হোত, তখন তারা দু-দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকত, এবং তার পর যত্ন না-নেওয়ার জন্যে অকালে মৃত্যুমুখে পতিত হোত।
ঊনবিংশ শতকে চীনের বেশির ভাগ প্রদেশে কন্যাশিশু হত্যার অভ্যাস চালু ছিল। ১৮৭৮ খ্রিষ্টাব্দে ফরাসি যেশুইট মিশনারি গ্যাব্রিয়েল পালাত্রে ১৩টা প্রদেশ থেকে তথ্য জোগাড় করেছিলেন, এবং অ্যানালেস দে লা সাইন্তে-এনফানস (অ্যানালস অফ দ্য হোলি চাইল্ডহুড)ও শ্যাংক্সি এবং সিকুয়ানএ কন্যাশিশু হত্যার প্রমাণ দেখেছিল। পালাত্রের তথ্যাদি থেকে দেখা যায়, এই বদভ্যাস দক্ষিণপূর্বের প্রদেশগুলোতে এবং নিম্ন ইয়াংসি নদী অববাহিকা অঞ্চলে অধিকতরভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল। | ইতিহাসে প্রথম কবে কন্যাশিশু হত্যার ঘটনা ঘটে ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0208_01 | চন্দ্র অনুসন্ধান | ১৯৫৯ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বর সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক উৎক্ষিপ্ত লুনা ২ নামক মহাকাশ সন্ধানী যানটি চন্দ্রপৃষ্ঠে আঘাত করার মাধ্যমে বাস্তবিক অর্থে চন্দ্র অনুসন্ধান শুরু হয়। এর আগে পৃথিবী থেকে দূরবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে চন্দ্র অবলোকন করাতেই চন্দ্র অনুসন্ধান সীমাবদ্ধ ছিল। আলোকীয় দূরবীক্ষণ যন্ত্রের উদ্ভাবন চান্দ্র পর্যবেক্ষণের মান বৃদ্ধিতে প্রথম গুরত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ছিল। গালিলেও গালিলেইকে জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক গবেষণাকর্মে দূরবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহারকারী প্রথম ব্যক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তিনি ১৬০৯ খ্রিস্টাব্দে তাঁর নিজস্ব দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি নির্মাণ করেন। তিনি এটি ব্যবহার করে চন্দ্রপৃষ্ঠে পাহাড়-পর্বত, অভিঘাত খাদ ও জ্বালামুখ পর্যবেক্ষণ করেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা-র অ্যাপোলো কর্মসূচিটির মাধ্যমে মানুষ সফলভাবে প্রথমবারের মতো চাঁদে অবতরণ করতে সক্ষম হয়। এই কর্মসূচির অধীনে মানব মহাকাশচারীরা ছয় বার চাঁদে অবতরণ করেন। ১৯৬৯ সালে অ্যাপোলো ১১ অভিযানের অংশ হিসেবে দুইজন মহাকাশচারী (নিল আর্মস্ট্রং ও বাজ অলড্রিন প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে অবতরণ করেন, সেখানে বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি স্থাপন করেন এবং চান্দ্র নমুনা নিয়ে পৃথিবীতে প্রত্যাবর্তন করেন। | কিসের মাধ্যমে বাস্তবিক অর্থে চন্দ্র অনুসন্ধান শুরু হয়? | {
"answer_start": [
26,
26
],
"text": [
"সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক উৎক্ষিপ্ত লুনা ২ নামক মহাকাশ সন্ধানী যানটি চন্দ্রপৃষ্ঠে আঘাত করার মাধ্যমে",
"সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক উৎক্ষিপ্ত লুনা ২ নামক মহাকাশ সন্ধানী যানটি চন্দ্রপৃষ্ঠে আঘাত করার মাধ্যমে"
]
} |
bn_wiki_0208_02 | চন্দ্র অনুসন্ধান | ১৯৫৯ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বর সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক উৎক্ষিপ্ত লুনা ২ নামক মহাকাশ সন্ধানী যানটি চন্দ্রপৃষ্ঠে আঘাত করার মাধ্যমে বাস্তবিক অর্থে চন্দ্র অনুসন্ধান শুরু হয়। এর আগে পৃথিবী থেকে দূরবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে চন্দ্র অবলোকন করাতেই চন্দ্র অনুসন্ধান সীমাবদ্ধ ছিল। আলোকীয় দূরবীক্ষণ যন্ত্রের উদ্ভাবন চান্দ্র পর্যবেক্ষণের মান বৃদ্ধিতে প্রথম গুরত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ছিল। গালিলেও গালিলেইকে জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক গবেষণাকর্মে দূরবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহারকারী প্রথম ব্যক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তিনি ১৬০৯ খ্রিস্টাব্দে তাঁর নিজস্ব দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি নির্মাণ করেন। তিনি এটি ব্যবহার করে চন্দ্রপৃষ্ঠে পাহাড়-পর্বত, অভিঘাত খাদ ও জ্বালামুখ পর্যবেক্ষণ করেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা-র অ্যাপোলো কর্মসূচিটির মাধ্যমে মানুষ সফলভাবে প্রথমবারের মতো চাঁদে অবতরণ করতে সক্ষম হয়। এই কর্মসূচির অধীনে মানব মহাকাশচারীরা ছয় বার চাঁদে অবতরণ করেন। ১৯৬৯ সালে অ্যাপোলো ১১ অভিযানের অংশ হিসেবে দুইজন মহাকাশচারী (নিল আর্মস্ট্রং ও বাজ অলড্রিন প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে অবতরণ করেন, সেখানে বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি স্থাপন করেন এবং চান্দ্র নমুনা নিয়ে পৃথিবীতে প্রত্যাবর্তন করেন। | কে জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক গবেষণাকর্মে দূরবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহারকারী প্রথম ব্যক্তি হিসেবে স্বীকৃতি পায়? | {
"answer_start": [
364,
364
],
"text": [
"গালিলেও গালিলেই",
"গালিলেও গালিলেই"
]
} |
bn_wiki_0208_04 | চন্দ্র অনুসন্ধান | ১৯৫৯ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বর সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক উৎক্ষিপ্ত লুনা ২ নামক মহাকাশ সন্ধানী যানটি চন্দ্রপৃষ্ঠে আঘাত করার মাধ্যমে বাস্তবিক অর্থে চন্দ্র অনুসন্ধান শুরু হয়। এর আগে পৃথিবী থেকে দূরবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে চন্দ্র অবলোকন করাতেই চন্দ্র অনুসন্ধান সীমাবদ্ধ ছিল। আলোকীয় দূরবীক্ষণ যন্ত্রের উদ্ভাবন চান্দ্র পর্যবেক্ষণের মান বৃদ্ধিতে প্রথম গুরত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ছিল। গালিলেও গালিলেইকে জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক গবেষণাকর্মে দূরবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহারকারী প্রথম ব্যক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তিনি ১৬০৯ খ্রিস্টাব্দে তাঁর নিজস্ব দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি নির্মাণ করেন। তিনি এটি ব্যবহার করে চন্দ্রপৃষ্ঠে পাহাড়-পর্বত, অভিঘাত খাদ ও জ্বালামুখ পর্যবেক্ষণ করেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা-র অ্যাপোলো কর্মসূচিটির মাধ্যমে মানুষ সফলভাবে প্রথমবারের মতো চাঁদে অবতরণ করতে সক্ষম হয়। এই কর্মসূচির অধীনে মানব মহাকাশচারীরা ছয় বার চাঁদে অবতরণ করেন। ১৯৬৯ সালে অ্যাপোলো ১১ অভিযানের অংশ হিসেবে দুইজন মহাকাশচারী (নিল আর্মস্ট্রং ও বাজ অলড্রিন প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে অবতরণ করেন, সেখানে বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি স্থাপন করেন এবং চান্দ্র নমুনা নিয়ে পৃথিবীতে প্রত্যাবর্তন করেন। | নাসা কী? | {
"answer_start": [
640,
640
],
"text": [
"মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা",
"মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা"
]
} |
bn_wiki_0208_05 | চন্দ্র অনুসন্ধান | ১৯৫৯ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বর সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক উৎক্ষিপ্ত লুনা ২ নামক মহাকাশ সন্ধানী যানটি চন্দ্রপৃষ্ঠে আঘাত করার মাধ্যমে বাস্তবিক অর্থে চন্দ্র অনুসন্ধান শুরু হয়। এর আগে পৃথিবী থেকে দূরবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে চন্দ্র অবলোকন করাতেই চন্দ্র অনুসন্ধান সীমাবদ্ধ ছিল। আলোকীয় দূরবীক্ষণ যন্ত্রের উদ্ভাবন চান্দ্র পর্যবেক্ষণের মান বৃদ্ধিতে প্রথম গুরত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ছিল। গালিলেও গালিলেইকে জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক গবেষণাকর্মে দূরবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহারকারী প্রথম ব্যক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তিনি ১৬০৯ খ্রিস্টাব্দে তাঁর নিজস্ব দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি নির্মাণ করেন। তিনি এটি ব্যবহার করে চন্দ্রপৃষ্ঠে পাহাড়-পর্বত, অভিঘাত খাদ ও জ্বালামুখ পর্যবেক্ষণ করেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা-র অ্যাপোলো কর্মসূচিটির মাধ্যমে মানুষ সফলভাবে প্রথমবারের মতো চাঁদে অবতরণ করতে সক্ষম হয়। এই কর্মসূচির অধীনে মানব মহাকাশচারীরা ছয় বার চাঁদে অবতরণ করেন। ১৯৬৯ সালে অ্যাপোলো ১১ অভিযানের অংশ হিসেবে দুইজন মহাকাশচারী (নিল আর্মস্ট্রং ও বাজ অলড্রিন প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে অবতরণ করেন, সেখানে বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি স্থাপন করেন এবং চান্দ্র নমুনা নিয়ে পৃথিবীতে প্রত্যাবর্তন করেন। | অ্যাপোলো কর্মসূচিটির অধীনে মানব মহাকাশচারীরা কয় বার মঙ্গলে অবতরণ করেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0810_03 | রসায়ন প্রকৌশল | রসায়ন প্রকৌশল বা কেমিকৌশল প্রকৌশল বিদ্যার একটি শাখা যেখানে ভৌত বিজ্ঞানের (যথা: রসায়ন বা পদার্থ বিজ্ঞান) সাথে গণিতের সামঞ্জস্য ঘটিয়ে কোনো কাঁচামালকে বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে উৎকৃষ্ট পদার্থে পরিণত করা হয়। মূলত কেমিকৌশলীদের কাজের ক্ষেত্র আলাদাকরণ বা উপাদান বিশ্লেষণ, পেট্রোলিয়াম পরিশোধন ও রাসায়নিক কারখানার বিভিন্ন ইউনিট নকশা করা এবং শক্তির অপচয় রোধ করে কম খরচে উন্নতমানের বেশি উৎপাদক (প্রোডাক্ট) পাওয়া হলেও, আধুনিক বিশ্বে রসায়ন প্রকৌশলের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত ও ব্যাপক হয়েছে। ন্যানোটেকনোলজি, প্রোসেস কন্ট্রোল, বায়োকেমিক্যাল ও বায়োমেডিক্যাল, সেমি-কন্ডাক্টর ও ডিসপ্লে বিদ্যা, পরিবেশ বিদ্যা, পলিমার বিদ্যা, ঔষধ শিল্প, বস্ত্র শিল্প, নিউক্লিয়ার বিদ্যা, নবায়নযোগ্য শক্তি ইত্যাদি বিষয়াদির উপর রসায়ন প্রকৌশলীগণ ব্যাপক গবেষণা করছেন।
১৮২৪ সালে ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী সাদী কারণট, তার অন দা মটিভ পাওয়ার অফ ফায়ার বইয়ে দহন প্রতিক্রিয়ার তাপগতিবিদ্যা সম্পর্কে প্রথম উল্লেখ করেছিলেন। ১৮৫০-এ জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী রুডল্ফ ক্লাসিয়াস আণবিক ও পারমাণবিক স্কেলে সাদী কারণট-এর রাসায়নিক সিস্টেমের প্রধান ও মূল তত্ত্বের নীতি প্রয়োগ করতে শুরু করেছিলেন। ১৮৭৩ সাল থেকে ১৮৭৬ সালে ইয়েল বিশ্ববিদ্যাল মার্কিন গণিতবিদ পদার্থবিজ্ঞানী জোসিয়া উইলার্ড গিবসকে প্রথম বছর পি.এইচ.ডি. ডিগ্রি প্রদান করে। কারণ তিনি তিনটি ধাপে গবেষণাধর্মী লেখা জমা দেন। তার গবেষণার বিষয়বস্তু গাণিতিক ভিত্তি, গ্রাফিক্যাল মেথডলজি'র উন্নতি সাধন করে ক্লাসিয়াস-এর তাপগতিবিদ্যার ব্যবহারের মাধ্যমে রাসায়নিক সিস্টেম শেখান। ১৮৮২ সালে জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী হারমান ভন হেলমহজ গিবস এর মত একটি খুজে পাওয়া তাপগতিবিদ্যা নামক প্রকাশনা করেছিলেন। কিন্তু এটি ইলেকট্রো কেমিক্যালকে ভিত্তি করে তৈরি। যাতে তিনি দেখিয়েছিলেন রাসায়নিক সাদৃশ্যের পরিমাপ, অর্থাৎ রাসায়নিক প্রতিক্রিয়ার “বল”, প্রতিক্রিয়া পদ্ধতির মুক্ত শক্তির মাপনের দ্বারা নির্ধারণ করা হয়। "এছাড়াও সারা বিশ্বে বর্তমানে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। যা বর্তমানে প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিলক্ষিত হয়। যেগুলো হলো:
সার কারখানাসমূহ
পেপার মিলসমূহ
গ্লাস ইন্ডাস্ট্রি
সিরামিক্স ইন্ডাস্ট্রি
পেইন্ট ইন্ডাস্ট্রি (সকল প্রকার রঙ)
ঔষধ শিল্প
খাদ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্প
পানি পরিশোধন প্লান্ট
তেল পরিশোধন প্লান্ট (ভোজ্য ও জ্বালানি)
কীটনাশক প্রস্তুতকরণ কোম্পানী
প্লাস্টিক শিল্প
টেক্সটাইল শিল্প
কসমেটিক্স শিল্প
গ্যাস ফিল্ড
ওয়াসা
সিমেন্ট কারখানা
পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্লান্ট
সমরাস্ত্র কারখানা
ট্যানারী শিল্প (লেদার)
তাজা সবজি ও ফলমূল সংরক্ষণাগার
বীজ সংরক্ষণাগার
টাকশাল
তবে সকল ক্ষেত্রে কাজে পারদর্শীতা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে থাকে।
বিভিন্ন দেশে রসায়ন প্রকৌশল
বাংলাদেশ
দক্ষিণ এশিয়ার দেশে বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ও পলিটেকনিক কলেজে কেমিকৌশল বিষয়ে শিক্ষা দান করা হয়। তন্মধ্যে বুয়েট,কুয়েট,রুয়েট,ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়,ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রভৃতি অন্যতম। তবে পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট সমূহের মধ্যে শুধুমাত্র ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট -এই কেমিকৌশল বিভাগ রয়েছে।" | ১৮২৪ সালে ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী সাদী কারণট কোন বইয়ে দহন প্রতিক্রিয়ার তাপগতিবিদ্যা সম্পর্কে প্রথম উল্লেখ করেছিলেন? | {
"answer_start": [
781,
781
],
"text": [
"অন দা মটিভ পাওয়ার অফ ফায়ার",
"অন দা মটিভ পাওয়ার অফ ফায়ার "
]
} |
bn_wiki_0810_05 | রসায়ন প্রকৌশল | রসায়ন প্রকৌশল বা কেমিকৌশল প্রকৌশল বিদ্যার একটি শাখা যেখানে ভৌত বিজ্ঞানের (যথা: রসায়ন বা পদার্থ বিজ্ঞান) সাথে গণিতের সামঞ্জস্য ঘটিয়ে কোনো কাঁচামালকে বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে উৎকৃষ্ট পদার্থে পরিণত করা হয়। মূলত কেমিকৌশলীদের কাজের ক্ষেত্র আলাদাকরণ বা উপাদান বিশ্লেষণ, পেট্রোলিয়াম পরিশোধন ও রাসায়নিক কারখানার বিভিন্ন ইউনিট নকশা করা এবং শক্তির অপচয় রোধ করে কম খরচে উন্নতমানের বেশি উৎপাদক (প্রোডাক্ট) পাওয়া হলেও, আধুনিক বিশ্বে রসায়ন প্রকৌশলের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত ও ব্যাপক হয়েছে। ন্যানোটেকনোলজি, প্রোসেস কন্ট্রোল, বায়োকেমিক্যাল ও বায়োমেডিক্যাল, সেমি-কন্ডাক্টর ও ডিসপ্লে বিদ্যা, পরিবেশ বিদ্যা, পলিমার বিদ্যা, ঔষধ শিল্প, বস্ত্র শিল্প, নিউক্লিয়ার বিদ্যা, নবায়নযোগ্য শক্তি ইত্যাদি বিষয়াদির উপর রসায়ন প্রকৌশলীগণ ব্যাপক গবেষণা করছেন।
১৮২৪ সালে ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী সাদী কারণট, তার অন দা মটিভ পাওয়ার অফ ফায়ার বইয়ে দহন প্রতিক্রিয়ার তাপগতিবিদ্যা সম্পর্কে প্রথম উল্লেখ করেছিলেন। ১৮৫০-এ জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী রুডল্ফ ক্লাসিয়াস আণবিক ও পারমাণবিক স্কেলে সাদী কারণট-এর রাসায়নিক সিস্টেমের প্রধান ও মূল তত্ত্বের নীতি প্রয়োগ করতে শুরু করেছিলেন। ১৮৭৩ সাল থেকে ১৮৭৬ সালে ইয়েল বিশ্ববিদ্যাল মার্কিন গণিতবিদ পদার্থবিজ্ঞানী জোসিয়া উইলার্ড গিবসকে প্রথম বছর পি.এইচ.ডি. ডিগ্রি প্রদান করে। কারণ তিনি তিনটি ধাপে গবেষণাধর্মী লেখা জমা দেন। তার গবেষণার বিষয়বস্তু গাণিতিক ভিত্তি, গ্রাফিক্যাল মেথডলজি'র উন্নতি সাধন করে ক্লাসিয়াস-এর তাপগতিবিদ্যার ব্যবহারের মাধ্যমে রাসায়নিক সিস্টেম শেখান। ১৮৮২ সালে জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী হারমান ভন হেলমহজ গিবস এর মত একটি খুজে পাওয়া তাপগতিবিদ্যা নামক প্রকাশনা করেছিলেন। কিন্তু এটি ইলেকট্রো কেমিক্যালকে ভিত্তি করে তৈরি। যাতে তিনি দেখিয়েছিলেন রাসায়নিক সাদৃশ্যের পরিমাপ, অর্থাৎ রাসায়নিক প্রতিক্রিয়ার “বল”, প্রতিক্রিয়া পদ্ধতির মুক্ত শক্তির মাপনের দ্বারা নির্ধারণ করা হয়। "এছাড়াও সারা বিশ্বে বর্তমানে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। যা বর্তমানে প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিলক্ষিত হয়। যেগুলো হলো:
সার কারখানাসমূহ
পেপার মিলসমূহ
গ্লাস ইন্ডাস্ট্রি
সিরামিক্স ইন্ডাস্ট্রি
পেইন্ট ইন্ডাস্ট্রি (সকল প্রকার রঙ)
ঔষধ শিল্প
খাদ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্প
পানি পরিশোধন প্লান্ট
তেল পরিশোধন প্লান্ট (ভোজ্য ও জ্বালানি)
কীটনাশক প্রস্তুতকরণ কোম্পানী
প্লাস্টিক শিল্প
টেক্সটাইল শিল্প
কসমেটিক্স শিল্প
গ্যাস ফিল্ড
ওয়াসা
সিমেন্ট কারখানা
পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্লান্ট
সমরাস্ত্র কারখানা
ট্যানারী শিল্প (লেদার)
তাজা সবজি ও ফলমূল সংরক্ষণাগার
বীজ সংরক্ষণাগার
টাকশাল
তবে সকল ক্ষেত্রে কাজে পারদর্শীতা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে থাকে।
বিভিন্ন দেশে রসায়ন প্রকৌশল
বাংলাদেশ
দক্ষিণ এশিয়ার দেশে বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ও পলিটেকনিক কলেজে কেমিকৌশল বিষয়ে শিক্ষা দান করা হয়। তন্মধ্যে বুয়েট,কুয়েট,রুয়েট,ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়,ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রভৃতি অন্যতম। তবে পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট সমূহের মধ্যে শুধুমাত্র ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট -এই কেমিকৌশল বিভাগ রয়েছে।" | কেমিকৌশলীদের গড় বেতন প্রতি বছরে কত মার্কিন ডলার? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1469_01 | তিমুরের ভাষা, জাতিগত গোষ্ঠী এবং ধর্ম | মনুষ্যবিজ্ঞান তিমুরের ১১ টি বিশিষ্ট জাতিগত ভাষাগত গোষ্ঠীগুলিকে চিহ্নিত করেছে। ১১ টি গোষ্ঠীর মধ্যে প্রধান গোষ্ঠীগুলি হল পশ্চিম তিমুরের অটিনি এবং কেন্দ্রীয় ও পূর্ব তিমুরের তেতুম। বেশিরভাগ আদিবাসী টিমোরিস ভাষা ব্যবহার করে, যা কিনা ইন্দোনেশিয়ান দ্বীপপুঞ্জ জুড়ে কথিত অস্ট্রোনেসিয়ান ভাষার তিমুর-বাবার শাখার অন্তর্গত। যদিও লেক্সনিক প্রমাণের অভাব রয়েছে, তিমুরের অ-অস্ট্রোনেসিয়ান ভাষাগুলি হালমহারা এবং পশ্চিম নিউ গিনিতে কথিত ভাষাগুলির সাথে সম্পর্কিত বলে মনে করা হয়। কিছু ভাষা মিশ্রিত হয়ে আছে তাই তা বলা কঠিন যে, ভাষাগুলি কোন ভাষা পরিবার থেকে এসেছে। পূর্ব তিমুরের মূল ভাষা তেতুম এবং পর্তুগিজ, যখন পশ্চিম তিমুরে মূল ভাষা ইন্দোনেশিয়ান। পূর্ব তিমুরে ইন্দোনেশীয় ভাষা ব্যাপকভাবে কথিত। তিমুর দ্বীপে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৯০% জনসংখ্যা নিয়ে খ্রিস্টধর্ম দ্বীপটির প্রভাবশালী ধর্ম, কিন্তু পশ্চিম তিমুরের ৫৮% প্রটেস্ট্যান্ট এবং ৩৭% ক্যাথলিক এবং পূর্ব তিমুরে ৯৮% ক্যাথলিক এবং ১% প্রটেস্ট্যান্ট। ইসলাম ও অন্যান্য ধর্মগুলি দ্বীপের মধ্যে প্রায় ৫% জনগণের ধর্ম। | বেশিরভাগ আদিবাসী কোন ভাষা ব্যবহার করে? | {
"answer_start": [
195,
195
],
"text": [
"টিমোরিস ",
"টিমোরিস "
]
} |
bn_wiki_1469_02 | তিমুরের ভাষা, জাতিগত গোষ্ঠী এবং ধর্ম | মনুষ্যবিজ্ঞান তিমুরের ১১ টি বিশিষ্ট জাতিগত ভাষাগত গোষ্ঠীগুলিকে চিহ্নিত করেছে। ১১ টি গোষ্ঠীর মধ্যে প্রধান গোষ্ঠীগুলি হল পশ্চিম তিমুরের অটিনি এবং কেন্দ্রীয় ও পূর্ব তিমুরের তেতুম। বেশিরভাগ আদিবাসী টিমোরিস ভাষা ব্যবহার করে, যা কিনা ইন্দোনেশিয়ান দ্বীপপুঞ্জ জুড়ে কথিত অস্ট্রোনেসিয়ান ভাষার তিমুর-বাবার শাখার অন্তর্গত। যদিও লেক্সনিক প্রমাণের অভাব রয়েছে, তিমুরের অ-অস্ট্রোনেসিয়ান ভাষাগুলি হালমহারা এবং পশ্চিম নিউ গিনিতে কথিত ভাষাগুলির সাথে সম্পর্কিত বলে মনে করা হয়। কিছু ভাষা মিশ্রিত হয়ে আছে তাই তা বলা কঠিন যে, ভাষাগুলি কোন ভাষা পরিবার থেকে এসেছে। পূর্ব তিমুরের মূল ভাষা তেতুম এবং পর্তুগিজ, যখন পশ্চিম তিমুরে মূল ভাষা ইন্দোনেশিয়ান। পূর্ব তিমুরে ইন্দোনেশীয় ভাষা ব্যাপকভাবে কথিত। তিমুর দ্বীপে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৯০% জনসংখ্যা নিয়ে খ্রিস্টধর্ম দ্বীপটির প্রভাবশালী ধর্ম, কিন্তু পশ্চিম তিমুরের ৫৮% প্রটেস্ট্যান্ট এবং ৩৭% ক্যাথলিক এবং পূর্ব তিমুরে ৯৮% ক্যাথলিক এবং ১% প্রটেস্ট্যান্ট। ইসলাম ও অন্যান্য ধর্মগুলি দ্বীপের মধ্যে প্রায় ৫% জনগণের ধর্ম। | তিমুর দ্বীপে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৯০% জনসংখ্যা কোন ধর্ম পালন করে? | {
"answer_start": [
732,
732
],
"text": [
" খ্রিস্টধর্ম ",
" খ্রিস্টধর্ম "
]
} |
bn_wiki_1469_03 | তিমুরের ভাষা, জাতিগত গোষ্ঠী এবং ধর্ম | মনুষ্যবিজ্ঞান তিমুরের ১১ টি বিশিষ্ট জাতিগত ভাষাগত গোষ্ঠীগুলিকে চিহ্নিত করেছে। ১১ টি গোষ্ঠীর মধ্যে প্রধান গোষ্ঠীগুলি হল পশ্চিম তিমুরের অটিনি এবং কেন্দ্রীয় ও পূর্ব তিমুরের তেতুম। বেশিরভাগ আদিবাসী টিমোরিস ভাষা ব্যবহার করে, যা কিনা ইন্দোনেশিয়ান দ্বীপপুঞ্জ জুড়ে কথিত অস্ট্রোনেসিয়ান ভাষার তিমুর-বাবার শাখার অন্তর্গত। যদিও লেক্সনিক প্রমাণের অভাব রয়েছে, তিমুরের অ-অস্ট্রোনেসিয়ান ভাষাগুলি হালমহারা এবং পশ্চিম নিউ গিনিতে কথিত ভাষাগুলির সাথে সম্পর্কিত বলে মনে করা হয়। কিছু ভাষা মিশ্রিত হয়ে আছে তাই তা বলা কঠিন যে, ভাষাগুলি কোন ভাষা পরিবার থেকে এসেছে। পূর্ব তিমুরের মূল ভাষা তেতুম এবং পর্তুগিজ, যখন পশ্চিম তিমুরে মূল ভাষা ইন্দোনেশিয়ান। পূর্ব তিমুরে ইন্দোনেশীয় ভাষা ব্যাপকভাবে কথিত। তিমুর দ্বীপে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৯০% জনসংখ্যা নিয়ে খ্রিস্টধর্ম দ্বীপটির প্রভাবশালী ধর্ম, কিন্তু পশ্চিম তিমুরের ৫৮% প্রটেস্ট্যান্ট এবং ৩৭% ক্যাথলিক এবং পূর্ব তিমুরে ৯৮% ক্যাথলিক এবং ১% প্রটেস্ট্যান্ট। ইসলাম ও অন্যান্য ধর্মগুলি দ্বীপের মধ্যে প্রায় ৫% জনগণের ধর্ম। | মনুষ্যবিজ্ঞান তিমুরের কয়টি বিশিষ্ট জাতিগত ভাষাগত গোষ্ঠীগুলিকে চিহ্নিত করেছে? | {
"answer_start": [
22,
22
],
"text": [
"১১ ",
"১১ "
]
} |
bn_wiki_1469_04 | তিমুরের ভাষা, জাতিগত গোষ্ঠী এবং ধর্ম | মনুষ্যবিজ্ঞান তিমুরের ১১ টি বিশিষ্ট জাতিগত ভাষাগত গোষ্ঠীগুলিকে চিহ্নিত করেছে। ১১ টি গোষ্ঠীর মধ্যে প্রধান গোষ্ঠীগুলি হল পশ্চিম তিমুরের অটিনি এবং কেন্দ্রীয় ও পূর্ব তিমুরের তেতুম। বেশিরভাগ আদিবাসী টিমোরিস ভাষা ব্যবহার করে, যা কিনা ইন্দোনেশিয়ান দ্বীপপুঞ্জ জুড়ে কথিত অস্ট্রোনেসিয়ান ভাষার তিমুর-বাবার শাখার অন্তর্গত। যদিও লেক্সনিক প্রমাণের অভাব রয়েছে, তিমুরের অ-অস্ট্রোনেসিয়ান ভাষাগুলি হালমহারা এবং পশ্চিম নিউ গিনিতে কথিত ভাষাগুলির সাথে সম্পর্কিত বলে মনে করা হয়। কিছু ভাষা মিশ্রিত হয়ে আছে তাই তা বলা কঠিন যে, ভাষাগুলি কোন ভাষা পরিবার থেকে এসেছে। পূর্ব তিমুরের মূল ভাষা তেতুম এবং পর্তুগিজ, যখন পশ্চিম তিমুরে মূল ভাষা ইন্দোনেশিয়ান। পূর্ব তিমুরে ইন্দোনেশীয় ভাষা ব্যাপকভাবে কথিত। তিমুর দ্বীপে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৯০% জনসংখ্যা নিয়ে খ্রিস্টধর্ম দ্বীপটির প্রভাবশালী ধর্ম, কিন্তু পশ্চিম তিমুরের ৫৮% প্রটেস্ট্যান্ট এবং ৩৭% ক্যাথলিক এবং পূর্ব তিমুরে ৯৮% ক্যাথলিক এবং ১% প্রটেস্ট্যান্ট। ইসলাম ও অন্যান্য ধর্মগুলি দ্বীপের মধ্যে প্রায় ৫% জনগণের ধর্ম। | পশ্চিম তিমুরে মূল ভাষা কী? | {
"answer_start": [
229,
229
],
"text": [
"ইন্দোনেশিয়ান",
"ইন্দোনেশিয়ান"
]
} |
bn_wiki_0871_01 | নতুন পণ্য উন্নয়ন | সিংহভাগ নতুন পণ্যই বাজারে শেষ পর্যন্ত মুক্তি পায় না। যেগুলি বাজারে প্রবেশ করে, সেগুলির ২৫ থেকে ৪৫ শতাংশ টিকে থাকতে ব্যর্থ হয়। আরেকটি হিসাব অনুযায়ী প্রতি সাতটি নতুন পণ্যের ধারণার জন্য চারটি উন্নয়ন প্রক্রিয়াতে প্রবেশ করে এবং একটি মাত্র ধারণা বাজারে সফল হয়।বিপণন বিষয়ক অধ্যাপক দীপক চন্দ্র জৈন নতুন পণ্য বাজারে ব্যর্থ হবার ছয় ধরনের কারণ চিহ্নিত করেছেন। এগুলি হল বিপণন, অর্থসংস্থান, সময়ৌচিত্য, কারিগরি, সাংগঠনিক ও পরিবেশগত ব্যর্থতা। বিপণনগত ব্যর্থতার মধ্যে আছে সম্ভাব্য বাজারের ছোট আকার, পণ্য পৃথকীকরণে অস্পষ্টতা, বাজারের ত্রুটিপূর্ণ অবস্থানে পণ্য স্থাপন, বিপণন প্রণালী সমর্থনের অভাব (পরিবহন, মজুদকরণ, সিদ্ধান্তগ্রহণ) ও প্রতিযোগীদের প্রতিক্রিয়া। অর্থসংস্থানগত ব্যর্থতার মধ্যে আছে বিনিয়োগের বিপরীতে লাভ কম হওয়া। সময়ৌচিত্যজনিত ব্যর্থতার মধ্যে আছে দেরিতে বাজারে আগমন ও বাজার পরিণত হবার আগেই বাজারে আগমন। কারিগরি ব্যর্থতার মধ্যে আছে পণ্য ঠিকমত কাজ না করা ও পণ্যের নকশা খারাপ হওয়া। সাংগঠনিক ব্যর্থতার মধ্যে আছে সাংগঠনিক সংস্কৃতির সাথে পণ্যের খাপ না খাওয়া ও সাংগঠনিক সমর্থনের অভাব। পরিবেশগত ব্যর্থতার মধ্যে আছে সরকারী বিধিবিধান এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক নিয়ামকসমূহ। | বাজারে প্রবেশ করা পণ্যের মধ্যে কত শতাংশ টিকে থাকতে ব্যর্থ হয়? | {
"answer_start": [
88,
88
],
"text": [
"২৫ থেকে ৪৫ শতাংশ",
"২৫ থেকে ৪৫ শতাংশ"
]
} |
bn_wiki_0871_02 | নতুন পণ্য উন্নয়ন | সিংহভাগ নতুন পণ্যই বাজারে শেষ পর্যন্ত মুক্তি পায় না। যেগুলি বাজারে প্রবেশ করে, সেগুলির ২৫ থেকে ৪৫ শতাংশ টিকে থাকতে ব্যর্থ হয়। আরেকটি হিসাব অনুযায়ী প্রতি সাতটি নতুন পণ্যের ধারণার জন্য চারটি উন্নয়ন প্রক্রিয়াতে প্রবেশ করে এবং একটি মাত্র ধারণা বাজারে সফল হয়।বিপণন বিষয়ক অধ্যাপক দীপক চন্দ্র জৈন নতুন পণ্য বাজারে ব্যর্থ হবার ছয় ধরনের কারণ চিহ্নিত করেছেন। এগুলি হল বিপণন, অর্থসংস্থান, সময়ৌচিত্য, কারিগরি, সাংগঠনিক ও পরিবেশগত ব্যর্থতা। বিপণনগত ব্যর্থতার মধ্যে আছে সম্ভাব্য বাজারের ছোট আকার, পণ্য পৃথকীকরণে অস্পষ্টতা, বাজারের ত্রুটিপূর্ণ অবস্থানে পণ্য স্থাপন, বিপণন প্রণালী সমর্থনের অভাব (পরিবহন, মজুদকরণ, সিদ্ধান্তগ্রহণ) ও প্রতিযোগীদের প্রতিক্রিয়া। অর্থসংস্থানগত ব্যর্থতার মধ্যে আছে বিনিয়োগের বিপরীতে লাভ কম হওয়া। সময়ৌচিত্যজনিত ব্যর্থতার মধ্যে আছে দেরিতে বাজারে আগমন ও বাজার পরিণত হবার আগেই বাজারে আগমন। কারিগরি ব্যর্থতার মধ্যে আছে পণ্য ঠিকমত কাজ না করা ও পণ্যের নকশা খারাপ হওয়া। সাংগঠনিক ব্যর্থতার মধ্যে আছে সাংগঠনিক সংস্কৃতির সাথে পণ্যের খাপ না খাওয়া ও সাংগঠনিক সমর্থনের অভাব। পরিবেশগত ব্যর্থতার মধ্যে আছে সরকারী বিধিবিধান এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক নিয়ামকসমূহ। | হিসাব অনুযায়ী প্রতি সাতটি নতুন পণ্যের ধারণার মধ্যে কয়টি উন্নয়ন প্রক্রিয়াতে প্রবেশ করে? | {
"answer_start": [
185,
185
],
"text": [
" চারটি উন্নয়ন প্রক্রিয়া",
" চারটি উন্নয়ন প্রক্রিয়া"
]
} |
bn_wiki_0792_01 | তরল প্রবাহ প্রকৌশল | তরল প্রবাহ প্রকৌশল বা জলপ্রবাহ প্রকৌশল হল পুরাকৌশলের একটি শাখা যেখানে প্রধানত তরল পদার্থের গতি এবং বহন নিয়ে অধ্যয়ন করা হয়। এই বিভাগের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অভিকর্ষ বল চালিকা শক্তি হিসাবে কাজ করে। পুরাকৌশলের এই শাখাটি প্রধানত সেতু, বাঁধ, প্রণালী, খাল, নদীতীরের বাঁধ, পয়ঃপ্রণালী এবং প্রাকৃতিক বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে।
তরল প্রবাহ প্রকৌশল প্রধানত তরলের ধর্ম এবং বৈশিষ্ট্য প্রয়োগ করে সুষ্ঠ ভাবে তরল বা জলের উত্তোলন, সঞ্চয়, নিয়ন্ত্রণ, পরিবহন, পরিমাপ এবং ব্যবহার করা হয়। তরল প্রবাহ প্রকৌশ্রলে কোনো প্রকল্প শুরু করার আগে, কত পরিমান জল নিয়ে কাজ হবে তার পরিমাপ করা হয়। যদি কোনো নদীর উপর প্রকল্প হয় তাহলে নদী দ্বারা বাহিত পলি, সঞ্চয়কার্য এবং ক্ষয়কার্যের কথাও মাথায় রাখা হয়। যেসব জায়গায় তরল নিয়ে কাজ হয় সেখানে তরল প্রবাহ প্রকৌশলীরা প্রধানত তার একটা ধারণা দেয়. যেমন- বাঁধ থেকে জল বেরোনোর পথ, রাস্তার মাঝে সেতু, সেচকার্যের জন্য নির্মিত খাল, তাপবিদ্যুত কেন্দ্রে জল শীতল করার ব্যবস্থা।
তরল প্রবাহ প্রকৌশলের মৌলিক নীতির কয়েকটি উদাহরণ হল তরল বলবিজ্ঞান, তরল প্রবাহ, তরলের বাস্তব আচরণ, উদ্বিজ্ঞান, পাইপলাইন, খোলা খালের জলবিজ্ঞান, পলল পরিবহনের বলবিজ্ঞান, শারীরিক মডেলিং, তরলপ্রবাহী বা জলপ্রবাহী যন্ত্র, এবং জল নিষ্কাশন।
তরল বলবিদ্যার মৌলিক নীতিতে তরল স্থিতিবিদ্যা বলতে, স্থির আবদ্ধ তরলকে নিয়ে অধ্যয়ণ বোঝায়। আবদ্ধ তরল তার চারিপার্শ্বের দেওয়ালে বল প্রয়োগ করে। একক ক্ষেত্রফলের উপর প্রযুক্ত এই বলকে তরলের চাপ বলে। এবং চাপের মান তরলের সবত্রই সমান হয়। চাপকে নিউটন/মিটার^২ এককে প্রকাশ করা হয়। তরলের উচ্চতা যত বৃদ্ধি পাবে বা তরলের যত গভীরে যাওয়া যাবে ততই প্রযুক্ত চাপের পরিমান বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া তরলের ঘনত্বের সঙ্গের চাপের সমানুপাতিক সম্পর্ক। | তরল প্রবাহ প্রকৌশল কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0792_04 | তরল প্রবাহ প্রকৌশল | তরল প্রবাহ প্রকৌশল বা জলপ্রবাহ প্রকৌশল হল পুরাকৌশলের একটি শাখা যেখানে প্রধানত তরল পদার্থের গতি এবং বহন নিয়ে অধ্যয়ন করা হয়। এই বিভাগের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অভিকর্ষ বল চালিকা শক্তি হিসাবে কাজ করে। পুরাকৌশলের এই শাখাটি প্রধানত সেতু, বাঁধ, প্রণালী, খাল, নদীতীরের বাঁধ, পয়ঃপ্রণালী এবং প্রাকৃতিক বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে।
তরল প্রবাহ প্রকৌশল প্রধানত তরলের ধর্ম এবং বৈশিষ্ট্য প্রয়োগ করে সুষ্ঠ ভাবে তরল বা জলের উত্তোলন, সঞ্চয়, নিয়ন্ত্রণ, পরিবহন, পরিমাপ এবং ব্যবহার করা হয়। তরল প্রবাহ প্রকৌশ্রলে কোনো প্রকল্প শুরু করার আগে, কত পরিমান জল নিয়ে কাজ হবে তার পরিমাপ করা হয়। যদি কোনো নদীর উপর প্রকল্প হয় তাহলে নদী দ্বারা বাহিত পলি, সঞ্চয়কার্য এবং ক্ষয়কার্যের কথাও মাথায় রাখা হয়। যেসব জায়গায় তরল নিয়ে কাজ হয় সেখানে তরল প্রবাহ প্রকৌশলীরা প্রধানত তার একটা ধারণা দেয়. যেমন- বাঁধ থেকে জল বেরোনোর পথ, রাস্তার মাঝে সেতু, সেচকার্যের জন্য নির্মিত খাল, তাপবিদ্যুত কেন্দ্রে জল শীতল করার ব্যবস্থা।
তরল প্রবাহ প্রকৌশলের মৌলিক নীতির কয়েকটি উদাহরণ হল তরল বলবিজ্ঞান, তরল প্রবাহ, তরলের বাস্তব আচরণ, উদ্বিজ্ঞান, পাইপলাইন, খোলা খালের জলবিজ্ঞান, পলল পরিবহনের বলবিজ্ঞান, শারীরিক মডেলিং, তরলপ্রবাহী বা জলপ্রবাহী যন্ত্র, এবং জল নিষ্কাশন।
তরল বলবিদ্যার মৌলিক নীতিতে তরল স্থিতিবিদ্যা বলতে, স্থির আবদ্ধ তরলকে নিয়ে অধ্যয়ণ বোঝায়। আবদ্ধ তরল তার চারিপার্শ্বের দেওয়ালে বল প্রয়োগ করে। একক ক্ষেত্রফলের উপর প্রযুক্ত এই বলকে তরলের চাপ বলে। এবং চাপের মান তরলের সবত্রই সমান হয়। চাপকে নিউটন/মিটার^২ এককে প্রকাশ করা হয়। তরলের উচ্চতা যত বৃদ্ধি পাবে বা তরলের যত গভীরে যাওয়া যাবে ততই প্রযুক্ত চাপের পরিমান বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া তরলের ঘনত্বের সঙ্গের চাপের সমানুপাতিক সম্পর্ক। | তরল বলবিদ্যার মৌলিক নীতিতে তরল স্থিতিবিদ্যা বলতে কি বোঝায়? | {
"answer_start": [
1198,
1198
],
"text": [
"স্থির আবদ্ধ তরলকে নিয়ে অধ্যয়ণ বোঝায়। আবদ্ধ তরল তার চারিপার্শ্বের দেওয়ালে বল প্রয়োগ করে। একক ক্ষেত্রফলের উপর প্রযুক্ত এই বলকে তরলের চাপ বলে।",
"স্থির আবদ্ধ তরলকে নিয়ে অধ্যয়ণ"
]
} |
bn_wiki_0792_05 | তরল প্রবাহ প্রকৌশল | তরল প্রবাহ প্রকৌশল বা জলপ্রবাহ প্রকৌশল হল পুরাকৌশলের একটি শাখা যেখানে প্রধানত তরল পদার্থের গতি এবং বহন নিয়ে অধ্যয়ন করা হয়। এই বিভাগের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অভিকর্ষ বল চালিকা শক্তি হিসাবে কাজ করে। পুরাকৌশলের এই শাখাটি প্রধানত সেতু, বাঁধ, প্রণালী, খাল, নদীতীরের বাঁধ, পয়ঃপ্রণালী এবং প্রাকৃতিক বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে।
তরল প্রবাহ প্রকৌশল প্রধানত তরলের ধর্ম এবং বৈশিষ্ট্য প্রয়োগ করে সুষ্ঠ ভাবে তরল বা জলের উত্তোলন, সঞ্চয়, নিয়ন্ত্রণ, পরিবহন, পরিমাপ এবং ব্যবহার করা হয়। তরল প্রবাহ প্রকৌশ্রলে কোনো প্রকল্প শুরু করার আগে, কত পরিমান জল নিয়ে কাজ হবে তার পরিমাপ করা হয়। যদি কোনো নদীর উপর প্রকল্প হয় তাহলে নদী দ্বারা বাহিত পলি, সঞ্চয়কার্য এবং ক্ষয়কার্যের কথাও মাথায় রাখা হয়। যেসব জায়গায় তরল নিয়ে কাজ হয় সেখানে তরল প্রবাহ প্রকৌশলীরা প্রধানত তার একটা ধারণা দেয়. যেমন- বাঁধ থেকে জল বেরোনোর পথ, রাস্তার মাঝে সেতু, সেচকার্যের জন্য নির্মিত খাল, তাপবিদ্যুত কেন্দ্রে জল শীতল করার ব্যবস্থা।
তরল প্রবাহ প্রকৌশলের মৌলিক নীতির কয়েকটি উদাহরণ হল তরল বলবিজ্ঞান, তরল প্রবাহ, তরলের বাস্তব আচরণ, উদ্বিজ্ঞান, পাইপলাইন, খোলা খালের জলবিজ্ঞান, পলল পরিবহনের বলবিজ্ঞান, শারীরিক মডেলিং, তরলপ্রবাহী বা জলপ্রবাহী যন্ত্র, এবং জল নিষ্কাশন।
তরল বলবিদ্যার মৌলিক নীতিতে তরল স্থিতিবিদ্যা বলতে, স্থির আবদ্ধ তরলকে নিয়ে অধ্যয়ণ বোঝায়। আবদ্ধ তরল তার চারিপার্শ্বের দেওয়ালে বল প্রয়োগ করে। একক ক্ষেত্রফলের উপর প্রযুক্ত এই বলকে তরলের চাপ বলে। এবং চাপের মান তরলের সবত্রই সমান হয়। চাপকে নিউটন/মিটার^২ এককে প্রকাশ করা হয়। তরলের উচ্চতা যত বৃদ্ধি পাবে বা তরলের যত গভীরে যাওয়া যাবে ততই প্রযুক্ত চাপের পরিমান বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া তরলের ঘনত্বের সঙ্গের চাপের সমানুপাতিক সম্পর্ক। | চাপ পরিমাপ করার প্রধান যন্ত্র কোনগুলো? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2463_01 | এরিক ফন দানিকেন | এরিক আন্তন পল ভন ডেনিকেন (জ. এপ্রিল ১৪, ১৯৩৫) সুইজারল্যান্ডের একজন লেখক যিনি প্রাগৈতিহাসিক মানব সংস্কৃতিতে বহির্জাগতিকদের প্রভাব নিয়ে বিভিন্ন গ্রন্থ লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। তার এই বইগুলোর মাধ্যমেই বর্তমান যুগে নিউ এইজ আন্দোলনের গতিময়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। যে কয়জন ব্যক্তি আধুনিক যুগে প্যালিওকনটাক্ট এবং প্রাচীন মহাকাশচারী তত্ত্বকে জনপ্রিয় করতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। দানিকেন ছাড়াও অনেকে এই বিষয় নিয়ে এখন লিখছেন। কিন্তু কেউই তার মত জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারেননি। এ বিষয়ে গবেষণার অন্যতম সংগঠন আরকিওলজি, অ্যাস্ট্রোনটিক্স অ্যান্ড সেটি রিসার্চ এসোসিয়েশন -এর অন্যতম সহ-সংগঠক তিনি। সুইজারল্যান্ডের ইন্টারলেকেন নামক স্থানে তিনি একটি থিম পার্ক প্রতিষ্ঠা করেছেন যার নাম মিস্টারি পার্ক। এই পার্কটি ২০০৩ সালের মে ২৩ তারিখে উন্মুক্ত হয় এবং ২০০৬ সালের নভেম্বর ১৯ তারিখে আবার বন্ধ হয়ে যায়।
ফন দানিকেন ১৯৩৫ সালের ১৪ এপ্রিল তারিখে সুইজারল্যান্ডের জোফিনজেন নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি সেখানকার ফ্রিবুর্গ-এ অবস্থিত সেন্ট-মিকেল কলেজে পড়াশোনা করেন। কলেজ জীবনেই তিনি প্রাচীন পবিত্র গ্রন্থ ও পুঁথি অধ্যয়ন শুরু করেছিলেন। পড়াশোনা শেষে কর্মজীবনে প্রবেশ করেন। কর্মজীবনের এক পর্যায়ে সুইস ফাইভ-স্টার হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পান। এই দায়িত্ব পালনকালে তিনি তার প্রথম বই লিখেন যার নাম ছিল চ্যারিয়ট্স অফ দ্য গড্স। এই বইটি অল্প সময়ের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি এবং এর পরও আরও ৩৮টি দেশে সর্বোচ্চ বিক্রিত বইয়ের তালিকায় স্থান পেয়ে যায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার এই বইয়ের উপর একটি টিভি অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হয় যার নাম ছিল ইন সার্চ অফ এনসিয়েন্ট অস্ত্রনাউটস। এর ফলে তার সুখ্যাতি খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। | এরিক আন্তন পল ভন ডেনিকেন এর জন্ম কত সালে? | {
"answer_start": [
40,
40
],
"text": [
"১৯৩৫",
"১৯৩৫"
]
} |
bn_wiki_2463_02 | এরিক ফন দানিকেন | এরিক আন্তন পল ভন ডেনিকেন (জ. এপ্রিল ১৪, ১৯৩৫) সুইজারল্যান্ডের একজন লেখক যিনি প্রাগৈতিহাসিক মানব সংস্কৃতিতে বহির্জাগতিকদের প্রভাব নিয়ে বিভিন্ন গ্রন্থ লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। তার এই বইগুলোর মাধ্যমেই বর্তমান যুগে নিউ এইজ আন্দোলনের গতিময়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। যে কয়জন ব্যক্তি আধুনিক যুগে প্যালিওকনটাক্ট এবং প্রাচীন মহাকাশচারী তত্ত্বকে জনপ্রিয় করতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। দানিকেন ছাড়াও অনেকে এই বিষয় নিয়ে এখন লিখছেন। কিন্তু কেউই তার মত জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারেননি। এ বিষয়ে গবেষণার অন্যতম সংগঠন আরকিওলজি, অ্যাস্ট্রোনটিক্স অ্যান্ড সেটি রিসার্চ এসোসিয়েশন -এর অন্যতম সহ-সংগঠক তিনি। সুইজারল্যান্ডের ইন্টারলেকেন নামক স্থানে তিনি একটি থিম পার্ক প্রতিষ্ঠা করেছেন যার নাম মিস্টারি পার্ক। এই পার্কটি ২০০৩ সালের মে ২৩ তারিখে উন্মুক্ত হয় এবং ২০০৬ সালের নভেম্বর ১৯ তারিখে আবার বন্ধ হয়ে যায়।
ফন দানিকেন ১৯৩৫ সালের ১৪ এপ্রিল তারিখে সুইজারল্যান্ডের জোফিনজেন নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি সেখানকার ফ্রিবুর্গ-এ অবস্থিত সেন্ট-মিকেল কলেজে পড়াশোনা করেন। কলেজ জীবনেই তিনি প্রাচীন পবিত্র গ্রন্থ ও পুঁথি অধ্যয়ন শুরু করেছিলেন। পড়াশোনা শেষে কর্মজীবনে প্রবেশ করেন। কর্মজীবনের এক পর্যায়ে সুইস ফাইভ-স্টার হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পান। এই দায়িত্ব পালনকালে তিনি তার প্রথম বই লিখেন যার নাম ছিল চ্যারিয়ট্স অফ দ্য গড্স। এই বইটি অল্প সময়ের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি এবং এর পরও আরও ৩৮টি দেশে সর্বোচ্চ বিক্রিত বইয়ের তালিকায় স্থান পেয়ে যায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার এই বইয়ের উপর একটি টিভি অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হয় যার নাম ছিল ইন সার্চ অফ এনসিয়েন্ট অস্ত্রনাউটস। এর ফলে তার সুখ্যাতি খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। | এরিক আন্তন পল ভন ডেনিকেন কোথাকার লেখক? | {
"answer_start": [
46,
46
],
"text": [
"সুইজারল্যান্ডের",
"সুইজারল্যান্ডের"
]
} |
bn_wiki_2463_03 | এরিক ফন দানিকেন | এরিক আন্তন পল ভন ডেনিকেন (জ. এপ্রিল ১৪, ১৯৩৫) সুইজারল্যান্ডের একজন লেখক যিনি প্রাগৈতিহাসিক মানব সংস্কৃতিতে বহির্জাগতিকদের প্রভাব নিয়ে বিভিন্ন গ্রন্থ লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। তার এই বইগুলোর মাধ্যমেই বর্তমান যুগে নিউ এইজ আন্দোলনের গতিময়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। যে কয়জন ব্যক্তি আধুনিক যুগে প্যালিওকনটাক্ট এবং প্রাচীন মহাকাশচারী তত্ত্বকে জনপ্রিয় করতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। দানিকেন ছাড়াও অনেকে এই বিষয় নিয়ে এখন লিখছেন। কিন্তু কেউই তার মত জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারেননি। এ বিষয়ে গবেষণার অন্যতম সংগঠন আরকিওলজি, অ্যাস্ট্রোনটিক্স অ্যান্ড সেটি রিসার্চ এসোসিয়েশন -এর অন্যতম সহ-সংগঠক তিনি। সুইজারল্যান্ডের ইন্টারলেকেন নামক স্থানে তিনি একটি থিম পার্ক প্রতিষ্ঠা করেছেন যার নাম মিস্টারি পার্ক। এই পার্কটি ২০০৩ সালের মে ২৩ তারিখে উন্মুক্ত হয় এবং ২০০৬ সালের নভেম্বর ১৯ তারিখে আবার বন্ধ হয়ে যায়।
ফন দানিকেন ১৯৩৫ সালের ১৪ এপ্রিল তারিখে সুইজারল্যান্ডের জোফিনজেন নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি সেখানকার ফ্রিবুর্গ-এ অবস্থিত সেন্ট-মিকেল কলেজে পড়াশোনা করেন। কলেজ জীবনেই তিনি প্রাচীন পবিত্র গ্রন্থ ও পুঁথি অধ্যয়ন শুরু করেছিলেন। পড়াশোনা শেষে কর্মজীবনে প্রবেশ করেন। কর্মজীবনের এক পর্যায়ে সুইস ফাইভ-স্টার হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পান। এই দায়িত্ব পালনকালে তিনি তার প্রথম বই লিখেন যার নাম ছিল চ্যারিয়ট্স অফ দ্য গড্স। এই বইটি অল্প সময়ের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি এবং এর পরও আরও ৩৮টি দেশে সর্বোচ্চ বিক্রিত বইয়ের তালিকায় স্থান পেয়ে যায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার এই বইয়ের উপর একটি টিভি অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হয় যার নাম ছিল ইন সার্চ অফ এনসিয়েন্ট অস্ত্রনাউটস। এর ফলে তার সুখ্যাতি খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। | সুইজারল্যান্ডের ইন্টারলেকেন নামক স্থানে এরিকের প্রতিষ্ঠিত থিম পার্কটির নাম কী? | {
"answer_start": [
691,
691
],
"text": [
"মিস্টারি পার্ক",
"মিস্টারি পার্ক"
]
} |
bn_wiki_2463_05 | এরিক ফন দানিকেন | এরিক আন্তন পল ভন ডেনিকেন (জ. এপ্রিল ১৪, ১৯৩৫) সুইজারল্যান্ডের একজন লেখক যিনি প্রাগৈতিহাসিক মানব সংস্কৃতিতে বহির্জাগতিকদের প্রভাব নিয়ে বিভিন্ন গ্রন্থ লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। তার এই বইগুলোর মাধ্যমেই বর্তমান যুগে নিউ এইজ আন্দোলনের গতিময়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। যে কয়জন ব্যক্তি আধুনিক যুগে প্যালিওকনটাক্ট এবং প্রাচীন মহাকাশচারী তত্ত্বকে জনপ্রিয় করতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। দানিকেন ছাড়াও অনেকে এই বিষয় নিয়ে এখন লিখছেন। কিন্তু কেউই তার মত জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারেননি। এ বিষয়ে গবেষণার অন্যতম সংগঠন আরকিওলজি, অ্যাস্ট্রোনটিক্স অ্যান্ড সেটি রিসার্চ এসোসিয়েশন -এর অন্যতম সহ-সংগঠক তিনি। সুইজারল্যান্ডের ইন্টারলেকেন নামক স্থানে তিনি একটি থিম পার্ক প্রতিষ্ঠা করেছেন যার নাম মিস্টারি পার্ক। এই পার্কটি ২০০৩ সালের মে ২৩ তারিখে উন্মুক্ত হয় এবং ২০০৬ সালের নভেম্বর ১৯ তারিখে আবার বন্ধ হয়ে যায়।
ফন দানিকেন ১৯৩৫ সালের ১৪ এপ্রিল তারিখে সুইজারল্যান্ডের জোফিনজেন নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি সেখানকার ফ্রিবুর্গ-এ অবস্থিত সেন্ট-মিকেল কলেজে পড়াশোনা করেন। কলেজ জীবনেই তিনি প্রাচীন পবিত্র গ্রন্থ ও পুঁথি অধ্যয়ন শুরু করেছিলেন। পড়াশোনা শেষে কর্মজীবনে প্রবেশ করেন। কর্মজীবনের এক পর্যায়ে সুইস ফাইভ-স্টার হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পান। এই দায়িত্ব পালনকালে তিনি তার প্রথম বই লিখেন যার নাম ছিল চ্যারিয়ট্স অফ দ্য গড্স। এই বইটি অল্প সময়ের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি এবং এর পরও আরও ৩৮টি দেশে সর্বোচ্চ বিক্রিত বইয়ের তালিকায় স্থান পেয়ে যায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার এই বইয়ের উপর একটি টিভি অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হয় যার নাম ছিল ইন সার্চ অফ এনসিয়েন্ট অস্ত্রনাউটস। এর ফলে তার সুখ্যাতি খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। | এরিক ভন দানিকেনের সর্বশেষ প্রকাশিত বইটির নাম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2833_01 | বাংলাদেশ | তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিক কাজ করেন, যাদের ৯০%-ই নারী শ্রমিক। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার আরেকটি বড় অংশ আসে প্রবাসী বাংলাদেশীদের পাঠানো অর্থ হতে। পরিবর্তিত হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে ১৪৬৬ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। নানা অর্থনৈতিক সূচকে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের অবস্থান পিছনের সারিতে, তবে বিশ্ব ব্যাংকের ২০০৫ সালের দেশভিত্তিক আলোচনায় এদেশের শিক্ষা, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও অন্যান্য সামাজিক খাতে উন্নয়নের প্রশংসা করা হয়েছে।
১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ গড়ে ৫% থেকে ৬.২% শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করে এসেছে। মধ্যবিত্ত ও ভোক্তা শ্রেণীর প্রসারণ ঘটেছে দ্রুত। ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে গোল্ডম্যান স্যাক্স-এর বিশ্লেষণে বাংলাদেশকে আগামী ১১ দেশ এর মধ্যে গণ্য করা হয়েছে।
২০১৬-১৭ অর্থবৎসরের প্রাক্কলন অনুযায়ী এবছর প্রায় ৬.৮% জিডিপি প্রবৃদ্ধির ভবিষ্যতবাণী করা হয়েছে।
বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে সারা দেশে চালু হওয়া ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচী। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ ইউনুস ক্ষুদ্র ঋণের প্রবক্তা। ১৯৯০ এর দশকের শেষভাগে গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্য সংখ্যা ছিল ২৩ লাখ; ব্র্যাকসহ অন্যান্য সাহায্য সংস্থারও প্রায় ২৫ লাখ সদস্য রয়েছে।
দেশের শিল্প ও রফতানির উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ সরকার দেশের বিভিন্ন স্থানে রফতানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকা (ইপিজেড) স্থাপন করেছে। বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বা বেপজা এগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে। দেশের রফতানি ও আমদানি বাণিজ্যর সিংহভাগ চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর, মংলা সমুদ্র বন্দর ও বেনাপোল স্থলবন্দরের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। | বাংলাদেশে তৈরী পোশাক খাতে কত শ্রমিক কাজ করেন? | {
"answer_start": [
16,
16
],
"text": [
"প্রায় ৪০ লাখ",
"প্রায় ৪০ লাখ"
]
} |
bn_wiki_2833_02 | বাংলাদেশ | তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিক কাজ করেন, যাদের ৯০%-ই নারী শ্রমিক। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার আরেকটি বড় অংশ আসে প্রবাসী বাংলাদেশীদের পাঠানো অর্থ হতে। পরিবর্তিত হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে ১৪৬৬ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। নানা অর্থনৈতিক সূচকে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের অবস্থান পিছনের সারিতে, তবে বিশ্ব ব্যাংকের ২০০৫ সালের দেশভিত্তিক আলোচনায় এদেশের শিক্ষা, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও অন্যান্য সামাজিক খাতে উন্নয়নের প্রশংসা করা হয়েছে।
১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ গড়ে ৫% থেকে ৬.২% শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করে এসেছে। মধ্যবিত্ত ও ভোক্তা শ্রেণীর প্রসারণ ঘটেছে দ্রুত। ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে গোল্ডম্যান স্যাক্স-এর বিশ্লেষণে বাংলাদেশকে আগামী ১১ দেশ এর মধ্যে গণ্য করা হয়েছে।
২০১৬-১৭ অর্থবৎসরের প্রাক্কলন অনুযায়ী এবছর প্রায় ৬.৮% জিডিপি প্রবৃদ্ধির ভবিষ্যতবাণী করা হয়েছে।
বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে সারা দেশে চালু হওয়া ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচী। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ ইউনুস ক্ষুদ্র ঋণের প্রবক্তা। ১৯৯০ এর দশকের শেষভাগে গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্য সংখ্যা ছিল ২৩ লাখ; ব্র্যাকসহ অন্যান্য সাহায্য সংস্থারও প্রায় ২৫ লাখ সদস্য রয়েছে।
দেশের শিল্প ও রফতানির উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ সরকার দেশের বিভিন্ন স্থানে রফতানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকা (ইপিজেড) স্থাপন করেছে। বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বা বেপজা এগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে। দেশের রফতানি ও আমদানি বাণিজ্যর সিংহভাগ চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর, মংলা সমুদ্র বন্দর ও বেনাপোল স্থলবন্দরের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। | বাংলাদেশে তৈরী পোশাক খাতে কাজ করা শ্রমিকের কয় ভাগ নারী? | {
"answer_start": [
52,
52
],
"text": [
" ৯০%-ই",
" ৯০%-ই"
]
} |
bn_wiki_2833_03 | বাংলাদেশ | তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিক কাজ করেন, যাদের ৯০%-ই নারী শ্রমিক। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার আরেকটি বড় অংশ আসে প্রবাসী বাংলাদেশীদের পাঠানো অর্থ হতে। পরিবর্তিত হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে ১৪৬৬ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। নানা অর্থনৈতিক সূচকে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের অবস্থান পিছনের সারিতে, তবে বিশ্ব ব্যাংকের ২০০৫ সালের দেশভিত্তিক আলোচনায় এদেশের শিক্ষা, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও অন্যান্য সামাজিক খাতে উন্নয়নের প্রশংসা করা হয়েছে।
১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ গড়ে ৫% থেকে ৬.২% শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করে এসেছে। মধ্যবিত্ত ও ভোক্তা শ্রেণীর প্রসারণ ঘটেছে দ্রুত। ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে গোল্ডম্যান স্যাক্স-এর বিশ্লেষণে বাংলাদেশকে আগামী ১১ দেশ এর মধ্যে গণ্য করা হয়েছে।
২০১৬-১৭ অর্থবৎসরের প্রাক্কলন অনুযায়ী এবছর প্রায় ৬.৮% জিডিপি প্রবৃদ্ধির ভবিষ্যতবাণী করা হয়েছে।
বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে সারা দেশে চালু হওয়া ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচী। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ ইউনুস ক্ষুদ্র ঋণের প্রবক্তা। ১৯৯০ এর দশকের শেষভাগে গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্য সংখ্যা ছিল ২৩ লাখ; ব্র্যাকসহ অন্যান্য সাহায্য সংস্থারও প্রায় ২৫ লাখ সদস্য রয়েছে।
দেশের শিল্প ও রফতানির উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ সরকার দেশের বিভিন্ন স্থানে রফতানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকা (ইপিজেড) স্থাপন করেছে। বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বা বেপজা এগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে। দেশের রফতানি ও আমদানি বাণিজ্যর সিংহভাগ চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর, মংলা সমুদ্র বন্দর ও বেনাপোল স্থলবন্দরের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। | ১৯৯০ দশকের শেষভাগে গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্য সংখা কত ছিল? | {
"answer_start": [
1067,
1067
],
"text": [
"২৩ লাখ",
"২৩ লাখ"
]
} |
bn_wiki_2833_05 | বাংলাদেশ | তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিক কাজ করেন, যাদের ৯০%-ই নারী শ্রমিক। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার আরেকটি বড় অংশ আসে প্রবাসী বাংলাদেশীদের পাঠানো অর্থ হতে। পরিবর্তিত হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে ১৪৬৬ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। নানা অর্থনৈতিক সূচকে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের অবস্থান পিছনের সারিতে, তবে বিশ্ব ব্যাংকের ২০০৫ সালের দেশভিত্তিক আলোচনায় এদেশের শিক্ষা, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও অন্যান্য সামাজিক খাতে উন্নয়নের প্রশংসা করা হয়েছে।
১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ গড়ে ৫% থেকে ৬.২% শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করে এসেছে। মধ্যবিত্ত ও ভোক্তা শ্রেণীর প্রসারণ ঘটেছে দ্রুত। ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে গোল্ডম্যান স্যাক্স-এর বিশ্লেষণে বাংলাদেশকে আগামী ১১ দেশ এর মধ্যে গণ্য করা হয়েছে।
২০১৬-১৭ অর্থবৎসরের প্রাক্কলন অনুযায়ী এবছর প্রায় ৬.৮% জিডিপি প্রবৃদ্ধির ভবিষ্যতবাণী করা হয়েছে।
বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে সারা দেশে চালু হওয়া ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচী। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ ইউনুস ক্ষুদ্র ঋণের প্রবক্তা। ১৯৯০ এর দশকের শেষভাগে গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্য সংখ্যা ছিল ২৩ লাখ; ব্র্যাকসহ অন্যান্য সাহায্য সংস্থারও প্রায় ২৫ লাখ সদস্য রয়েছে।
দেশের শিল্প ও রফতানির উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ সরকার দেশের বিভিন্ন স্থানে রফতানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকা (ইপিজেড) স্থাপন করেছে। বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বা বেপজা এগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে। দেশের রফতানি ও আমদানি বাণিজ্যর সিংহভাগ চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর, মংলা সমুদ্র বন্দর ও বেনাপোল স্থলবন্দরের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। | ইতালির জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1909_01 | পৃথিবী | রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে প্রায় ৪০০ কোটি বছর পূর্বের প্রথম অণুর সন্ধান পাওয়া যায়। আরও ৫০ কোটি বছর পরে, সকল জীবের শেষ একক পূর্বপুরুষের সন্ধান মিলে। সালোকসংশ্লেষণের বিবর্তনের ফলে সৌর শক্তি সরাসরি জীবের জীবনধারণ ও বংশবৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ফলে অক্সিজেন বায়ুমণ্ডলে একীভূত হয় এবং সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মির সাথে মিথষ্ক্রিয়ার কারণে এ থেকে পৃথিবীকে রক্ষার জন্য বায়ুমণ্ডলের উপরে রক্ষাকারী ওজোন স্তর সৃষ্টি হয়। বৃহৎ কোষের সাথে ক্ষুদ্র কোষের একত্রিত হওয়ার ফলে জটিল কোষ গঠিত হয় যাকে সুকেন্দ্রিক বলা হয়। কলোনির মধ্যে কোষসমূহ আরও বিশেষায়িত হতে থাকলে বহুকোষী জীব গঠিত হয়। ওজোন স্তরে ক্ষতিকর অতিবেগুনী রশ্মির বিকিরণ শোষণের ফলে ভূপৃষ্ঠে জীবসমূহ একত্রিত হতে থাকে। এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত সবচেয়ে প্রাচীন জীবের জীবাশ্মসমূহ হল পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় প্রাপ্ত ৩.৪৮ বিলিয়ন বছর পূর্বের স্যান্ডস্টোন মাইক্রোবায়াল ম্যাট জীবাশ্ম, পশ্চিম গ্রিনল্যান্ডে প্রাপ্ত ৩.৭ বিলিয়ন বছর পূর্বের মেটাসেডিমেন্ট জৈব গ্রাফাইট, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় প্রাপ্ত জৈব শিলার অংশবিশেষ। | রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে প্রায় কত কোটি বছর পূর্বের প্রথম অণুর সন্ধান পাওয়া যায়? | {
"answer_start": [
25,
25
],
"text": [
"প্রায় ৪০০ ",
"প্রায় ৪০০ "
]
} |
bn_wiki_1788_01 | অ্যালবাস ডাম্বলডোর | হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস উপন্যাসে ডাম্বলডোর সন্দেহ করেন যে টম রিডল কোনোভাবে ছাত্রছাত্রীদের উপর ঘটা হামলার সঙ্গে জড়িত। কারণ, তিনি দোষী সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলেন, “কে নয়, কিভাবে?” হ্যারি যখন রিডলের ডায়েরিতে পুরনো স্মৃতি প্রত্যক্ষ করছিল, তখন সেখানে অতীতের অপেক্ষাকৃত অল্পবয়স্ক ডাম্বলডোর উপস্থিত হন এবং রিডলকে জিজ্ঞাসা করেন যে সে ছাত্রছাত্রীদের উপর সংঘটিত হামলা সম্পর্কে কিছু জানে কিনা। উপন্যাসের শেষার্ধে চেম্বার অফ সিক্রেট খোলার পর ছাত্রছাত্রীদের উপর এক ব্যাসিলিস্কের হামলা শুরু হলে লুসিয়াস ম্যালফয় হগওয়ার্টসের হেডমাস্টারের পদ থেকে ডাম্বলডোরের অপসারণের জন্য বিদ্যালয়ের অন্য এগারোজন গভর্নরের উপর চাপ সৃষ্টি করেন। কিন্তু গভর্নরেরা যখন জানতে পারেন যে জিনি উইজলিকে চেম্বার অফ সিক্রেটে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তখন তারা ডাম্বলডোরকে পুনরায় বহাল করেন এবং তারপরই জানা যায় যে লুসিয়াস ডাম্বলডোরের অপসারণের জন্য গভর্নরদের উপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। | ডাম্বলডোর ছাত্রছাত্রীদের উপর ঘটা হামলার জন্যে কে জড়িত সন্দেহ করেন? | {
"answer_start": [
78,
78
],
"text": [
"টম রিডল",
"টম রিডল"
]
} |
bn_wiki_1788_02 | অ্যালবাস ডাম্বলডোর | হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস উপন্যাসে ডাম্বলডোর সন্দেহ করেন যে টম রিডল কোনোভাবে ছাত্রছাত্রীদের উপর ঘটা হামলার সঙ্গে জড়িত। কারণ, তিনি দোষী সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলেন, “কে নয়, কিভাবে?” হ্যারি যখন রিডলের ডায়েরিতে পুরনো স্মৃতি প্রত্যক্ষ করছিল, তখন সেখানে অতীতের অপেক্ষাকৃত অল্পবয়স্ক ডাম্বলডোর উপস্থিত হন এবং রিডলকে জিজ্ঞাসা করেন যে সে ছাত্রছাত্রীদের উপর সংঘটিত হামলা সম্পর্কে কিছু জানে কিনা। উপন্যাসের শেষার্ধে চেম্বার অফ সিক্রেট খোলার পর ছাত্রছাত্রীদের উপর এক ব্যাসিলিস্কের হামলা শুরু হলে লুসিয়াস ম্যালফয় হগওয়ার্টসের হেডমাস্টারের পদ থেকে ডাম্বলডোরের অপসারণের জন্য বিদ্যালয়ের অন্য এগারোজন গভর্নরের উপর চাপ সৃষ্টি করেন। কিন্তু গভর্নরেরা যখন জানতে পারেন যে জিনি উইজলিকে চেম্বার অফ সিক্রেটে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তখন তারা ডাম্বলডোরকে পুনরায় বহাল করেন এবং তারপরই জানা যায় যে লুসিয়াস ডাম্বলডোরের অপসারণের জন্য গভর্নরদের উপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। | চেম্বার অফ সিক্রেট খোলার পর ছাত্রছাত্রীদের উপর কী হামলা শুরু করে? | {
"answer_start": [
471,
471
],
"text": [
"এক ব্যাসিলিস্কের",
"এক ব্যাসিলিস্কের"
]
} |
bn_wiki_1788_03 | অ্যালবাস ডাম্বলডোর | হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস উপন্যাসে ডাম্বলডোর সন্দেহ করেন যে টম রিডল কোনোভাবে ছাত্রছাত্রীদের উপর ঘটা হামলার সঙ্গে জড়িত। কারণ, তিনি দোষী সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলেন, “কে নয়, কিভাবে?” হ্যারি যখন রিডলের ডায়েরিতে পুরনো স্মৃতি প্রত্যক্ষ করছিল, তখন সেখানে অতীতের অপেক্ষাকৃত অল্পবয়স্ক ডাম্বলডোর উপস্থিত হন এবং রিডলকে জিজ্ঞাসা করেন যে সে ছাত্রছাত্রীদের উপর সংঘটিত হামলা সম্পর্কে কিছু জানে কিনা। উপন্যাসের শেষার্ধে চেম্বার অফ সিক্রেট খোলার পর ছাত্রছাত্রীদের উপর এক ব্যাসিলিস্কের হামলা শুরু হলে লুসিয়াস ম্যালফয় হগওয়ার্টসের হেডমাস্টারের পদ থেকে ডাম্বলডোরের অপসারণের জন্য বিদ্যালয়ের অন্য এগারোজন গভর্নরের উপর চাপ সৃষ্টি করেন। কিন্তু গভর্নরেরা যখন জানতে পারেন যে জিনি উইজলিকে চেম্বার অফ সিক্রেটে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তখন তারা ডাম্বলডোরকে পুনরায় বহাল করেন এবং তারপরই জানা যায় যে লুসিয়াস ডাম্বলডোরের অপসারণের জন্য গভর্নরদের উপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। | ডাম্বলডোরের অপসারণের জন্য কে চাপ সৃষ্টি করেন? | {
"answer_start": [
503,
503
],
"text": [
"লুসিয়াস ম্যালফয়",
"লুসিয়াস ম্যালফয়"
]
} |
bn_wiki_1788_04 | অ্যালবাস ডাম্বলডোর | হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস উপন্যাসে ডাম্বলডোর সন্দেহ করেন যে টম রিডল কোনোভাবে ছাত্রছাত্রীদের উপর ঘটা হামলার সঙ্গে জড়িত। কারণ, তিনি দোষী সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলেন, “কে নয়, কিভাবে?” হ্যারি যখন রিডলের ডায়েরিতে পুরনো স্মৃতি প্রত্যক্ষ করছিল, তখন সেখানে অতীতের অপেক্ষাকৃত অল্পবয়স্ক ডাম্বলডোর উপস্থিত হন এবং রিডলকে জিজ্ঞাসা করেন যে সে ছাত্রছাত্রীদের উপর সংঘটিত হামলা সম্পর্কে কিছু জানে কিনা। উপন্যাসের শেষার্ধে চেম্বার অফ সিক্রেট খোলার পর ছাত্রছাত্রীদের উপর এক ব্যাসিলিস্কের হামলা শুরু হলে লুসিয়াস ম্যালফয় হগওয়ার্টসের হেডমাস্টারের পদ থেকে ডাম্বলডোরের অপসারণের জন্য বিদ্যালয়ের অন্য এগারোজন গভর্নরের উপর চাপ সৃষ্টি করেন। কিন্তু গভর্নরেরা যখন জানতে পারেন যে জিনি উইজলিকে চেম্বার অফ সিক্রেটে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তখন তারা ডাম্বলডোরকে পুনরায় বহাল করেন এবং তারপরই জানা যায় যে লুসিয়াস ডাম্বলডোরের অপসারণের জন্য গভর্নরদের উপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। | কাকে চেম্বার অফ সিক্রেটে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল? | {
"answer_start": [
672,
672
],
"text": [
"জিনি উইজলিকে",
"জিনি উইজলিকে"
]
} |
bn_wiki_1788_05 | অ্যালবাস ডাম্বলডোর | হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস উপন্যাসে ডাম্বলডোর সন্দেহ করেন যে টম রিডল কোনোভাবে ছাত্রছাত্রীদের উপর ঘটা হামলার সঙ্গে জড়িত। কারণ, তিনি দোষী সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলেন, “কে নয়, কিভাবে?” হ্যারি যখন রিডলের ডায়েরিতে পুরনো স্মৃতি প্রত্যক্ষ করছিল, তখন সেখানে অতীতের অপেক্ষাকৃত অল্পবয়স্ক ডাম্বলডোর উপস্থিত হন এবং রিডলকে জিজ্ঞাসা করেন যে সে ছাত্রছাত্রীদের উপর সংঘটিত হামলা সম্পর্কে কিছু জানে কিনা। উপন্যাসের শেষার্ধে চেম্বার অফ সিক্রেট খোলার পর ছাত্রছাত্রীদের উপর এক ব্যাসিলিস্কের হামলা শুরু হলে লুসিয়াস ম্যালফয় হগওয়ার্টসের হেডমাস্টারের পদ থেকে ডাম্বলডোরের অপসারণের জন্য বিদ্যালয়ের অন্য এগারোজন গভর্নরের উপর চাপ সৃষ্টি করেন। কিন্তু গভর্নরেরা যখন জানতে পারেন যে জিনি উইজলিকে চেম্বার অফ সিক্রেটে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তখন তারা ডাম্বলডোরকে পুনরায় বহাল করেন এবং তারপরই জানা যায় যে লুসিয়াস ডাম্বলডোরের অপসারণের জন্য গভর্নরদের উপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। | টম রিডল কোন হাউজের সদস্য? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1967_01 | শরণার্থী | শরণার্থী বা উদ্বাস্তু একজন ব্যক্তি যিনি নিজ ভূমি ছেড়ে অথবা আশ্রয়ের সন্ধানে অন্য দেশে অস্থায়ীভাবে অবস্থান করেন। জাতিগত সহিংসতা, ধর্মীয় উগ্রতা, জাতীয়তাবোধ, রাজনৈতিক আদর্শগত কারণে সমাজবদ্ধ জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তাহীনতাই এর প্রধান কারণ। যিনি শরণার্থী বা উদ্বাস্তুরূপে স্থানান্তরিত হন, তিনি আশ্রয়প্রার্থী হিসেবে পরিচিত হন। আশ্রয়প্রার্থী ব্যক্তির স্বপক্ষে তার দাবীগুলোকে রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত হতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০০৫ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তান, ইরাক, সিয়েরালিওন, মায়ানমার, সোমালিয়া, দক্ষিণ সুদান এবং ফিলিস্তিন বিশ্বের প্রধান শরণার্থী উৎসস্থল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। আইডিপি অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে বেশি শরণার্থী ব্যক্তি এসেছে দক্ষিণ সুদান থেকে, যা প্রায় ৫ মিলিয়ন। জনসংখ্যা অনুপাতে সবচেয়ে বেশি আইডিপি রয়েছে আজারবাইজানে। সেখানে ২০০৬ সালের তথ্য মোতাবেক প্রায় আট লক্ষ শরণার্থী অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। | শরণার্থী কাদের বলা হয়ে থাকে? | {
"answer_start": [
22,
22
],
"text": [
"একজন ব্যক্তি যিনি নিজ ভূমি ছেড়ে অথবা আশ্রয়ের সন্ধানে অন্য দেশে অস্থায়ীভাবে অবস্থান করেন",
"একজন ব্যক্তি যিনি নিজ ভূমি ছেড়ে অথবা আশ্রয়ের সন্ধানে অন্য দেশে অস্থায়ীভাবে অবস্থান করেন"
]
} |
bn_wiki_1967_04 | শরণার্থী | শরণার্থী বা উদ্বাস্তু একজন ব্যক্তি যিনি নিজ ভূমি ছেড়ে অথবা আশ্রয়ের সন্ধানে অন্য দেশে অস্থায়ীভাবে অবস্থান করেন। জাতিগত সহিংসতা, ধর্মীয় উগ্রতা, জাতীয়তাবোধ, রাজনৈতিক আদর্শগত কারণে সমাজবদ্ধ জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তাহীনতাই এর প্রধান কারণ। যিনি শরণার্থী বা উদ্বাস্তুরূপে স্থানান্তরিত হন, তিনি আশ্রয়প্রার্থী হিসেবে পরিচিত হন। আশ্রয়প্রার্থী ব্যক্তির স্বপক্ষে তার দাবীগুলোকে রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত হতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০০৫ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তান, ইরাক, সিয়েরালিওন, মায়ানমার, সোমালিয়া, দক্ষিণ সুদান এবং ফিলিস্তিন বিশ্বের প্রধান শরণার্থী উৎসস্থল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। আইডিপি অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে বেশি শরণার্থী ব্যক্তি এসেছে দক্ষিণ সুদান থেকে, যা প্রায় ৫ মিলিয়ন। জনসংখ্যা অনুপাতে সবচেয়ে বেশি আইডিপি রয়েছে আজারবাইজানে। সেখানে ২০০৬ সালের তথ্য মোতাবেক প্রায় আট লক্ষ শরণার্থী অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। | জনসংখ্যা অনুপাতে সবচেয়ে বেশি আইডিপি রয়েছে কোন দেশে? | {
"answer_start": [
711,
711
],
"text": [
"আজারবাইজানে",
"আজারবাইজানে"
]
} |
bn_wiki_1967_05 | শরণার্থী | শরণার্থী বা উদ্বাস্তু একজন ব্যক্তি যিনি নিজ ভূমি ছেড়ে অথবা আশ্রয়ের সন্ধানে অন্য দেশে অস্থায়ীভাবে অবস্থান করেন। জাতিগত সহিংসতা, ধর্মীয় উগ্রতা, জাতীয়তাবোধ, রাজনৈতিক আদর্শগত কারণে সমাজবদ্ধ জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তাহীনতাই এর প্রধান কারণ। যিনি শরণার্থী বা উদ্বাস্তুরূপে স্থানান্তরিত হন, তিনি আশ্রয়প্রার্থী হিসেবে পরিচিত হন। আশ্রয়প্রার্থী ব্যক্তির স্বপক্ষে তার দাবীগুলোকে রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত হতে হবে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০০৫ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তান, ইরাক, সিয়েরালিওন, মায়ানমার, সোমালিয়া, দক্ষিণ সুদান এবং ফিলিস্তিন বিশ্বের প্রধান শরণার্থী উৎসস্থল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। আইডিপি অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে বেশি শরণার্থী ব্যক্তি এসেছে দক্ষিণ সুদান থেকে, যা প্রায় ৫ মিলিয়ন। জনসংখ্যা অনুপাতে সবচেয়ে বেশি আইডিপি রয়েছে আজারবাইজানে। সেখানে ২০০৬ সালের তথ্য মোতাবেক প্রায় আট লক্ষ শরণার্থী অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। | ২০০৬ সালের তথ্য মোতাবেক দক্ষিণ সুদানের কত শরণার্থী অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0885_01 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | গ্রেগরি বেটসন বিশ্বকে স্বতন্ত্র ব্যক্তি, সমাজ এবং বাস্তুতন্ত্রের সমন্বয়ে গঠিত একটি সিরিজ সিস্টেম হিসাবে দেখেছিলেন।এই সিস্টেমগুলির প্রতিটিতে অভিযোজিত পরিবর্তন রয়েছে যা প্রতিক্রিয়া লুপের উপর নির্ভর করে একাধিক ভেরিয়েবল পরিবর্তন করে ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে। তিনি প্রাকৃতিক পরিবেশগত ব্যবস্থাকে স্বাভাবিকভাবেই ভাল হিসাবে বিবেচনা করেছিলেন যতক্ষণ পর্যন্ত এটিকে স্বাভাবিকভাবে হোমিওস্টাসিস বজায় রাখতে দেওয়া হয়।
বেটসন, এই বিষয়ে, পশ্চিমা জ্ঞানবিজ্ঞানকে চিন্তার একটি পদ্ধতি হিসাবে উপস্থাপন করেছেন যা এমন একটি মানসিকতার দিকে পরিচালিত করে যেখানে মানুষ সমস্ত সাইবারনেটিক সিস্টেমে একটি স্বৈরাচারী নিয়ম প্রয়োগ করে এবং এটি করতে গিয়ে সে প্রাকৃতিক সাইবারনেটিক নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থাপনা ও পারস্পরিক ভারসাম্যতার নিয়মকে ভারসাম্যহীন করে তোলে। বেটসন দাবি করেন যে মানবতা কখনই পুরো সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবে না কারণ এটি রৈখিক নিয়মে কাজ করে না, এবং যদি মানবতা সিস্টেমের জন্য তার নিজস্ব নিয়ম তৈরি করে, তবে সাইবারনেটিক্সের অ-রৈখিক প্রকৃতির কারণে তিনি নিজেকে স্ব-নির্মিত সিস্টেমের ক্রীতদাস হওয়ার জন্য নিজেকে উন্মুক্ত করে দেন। শেষ অবধি , মানুষের প্রযুক্তিগত দক্ষতা তার বৈজ্ঞানিক ঔদ্ধত্যতার সাথে মিলিত হয়ে তাকে অনিরাময় ভাবে ক্ষতি করার এবং 'সর্বোচ্চ সাইবারনেটিক সিস্টেম' (অর্থাৎ জীবমণ্ডল) ধ্বংস করার সম্ভাবনা দেয়, যতক্ষণ পর্যন্ত না সিস্টেমটিকে সাময়িকভাবে বিপর্যস্ত করার পরিবর্তে সিস্টেমটি নিজেকে সংশোধন করতে পারে।
দ্বিতীয় অর্ডার সাইবারনেটিক্স জ্ঞানতত্ত্ব এবং বিজ্ঞানের দর্শনের জন্য মূলত গঠনবাদী পদ্ধতির সাথে যুক্ত।
দ্বিতীয়-অর্ডার সাইবারনেটিক্সের সময় বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির কারণে সমালোচনা তৈরি হয়েছিল যা নৈতিক সমস্যাগুলির উদ্বেগের কারণ হয়েছিল। ফস্টারস্টার নৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে নৈতিকতার একটি সমালোচনা গড়ে তুলেছিলেন, নৈতিকতার জন্য যুক্তি প্রয়োগে নিরপেক্ষ থাকার জন্য যুক্তি দিয়েছিলেন। ফস্টারস্টারের অবস্থানকে 'নীতিশাস্ত্র সক্ষম করার নীতি' বা 'পুনরাবৃত্ত নৈতিক প্রশ্ন' এর রূপ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে'। ভারেলা 'নৈতিক জ্ঞান'-এর উপর একটি সংক্ষিপ্ত বই প্রকাশ করেছেন। গ্লানভিল ব্ল্যাক বক্সের সাইবারনেটিক ডিভাইস, পার্থক্য, স্বায়ত্তশাসন এবং কথোপকথনের মধ্যে নিহিত বেশ কয়েকটি "আকাঙ্খিত" নৈতিক গুণাবলী চিহ্নিত করেছেন । অন্যরা ডিজাইন করার জন্য সংযোগ তৈরি করেছে এবং সমালোচনামূলক সিস্টেম হিউরিস্টিকস। | গ্রেগরি বেটসন বিশ্বকে কী হিসেবে দেখেছিলেন? | {
"answer_start": [
21,
21
],
"text": [
" স্বতন্ত্র ব্যক্তি, সমাজ এবং বাস্তুতন্ত্রের সমন্বয়ে গঠিত একটি সিরিজ সিস্টেম হিসাবে দেখেছিলেন",
" স্বতন্ত্র ব্যক্তি, সমাজ এবং বাস্তুতন্ত্রের সমন্বয়ে গঠিত একটি সিরিজ সিস্টেম হিসাবে দেখেছিলেন"
]
} |
bn_wiki_0885_03 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | গ্রেগরি বেটসন বিশ্বকে স্বতন্ত্র ব্যক্তি, সমাজ এবং বাস্তুতন্ত্রের সমন্বয়ে গঠিত একটি সিরিজ সিস্টেম হিসাবে দেখেছিলেন।এই সিস্টেমগুলির প্রতিটিতে অভিযোজিত পরিবর্তন রয়েছে যা প্রতিক্রিয়া লুপের উপর নির্ভর করে একাধিক ভেরিয়েবল পরিবর্তন করে ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে। তিনি প্রাকৃতিক পরিবেশগত ব্যবস্থাকে স্বাভাবিকভাবেই ভাল হিসাবে বিবেচনা করেছিলেন যতক্ষণ পর্যন্ত এটিকে স্বাভাবিকভাবে হোমিওস্টাসিস বজায় রাখতে দেওয়া হয়।
বেটসন, এই বিষয়ে, পশ্চিমা জ্ঞানবিজ্ঞানকে চিন্তার একটি পদ্ধতি হিসাবে উপস্থাপন করেছেন যা এমন একটি মানসিকতার দিকে পরিচালিত করে যেখানে মানুষ সমস্ত সাইবারনেটিক সিস্টেমে একটি স্বৈরাচারী নিয়ম প্রয়োগ করে এবং এটি করতে গিয়ে সে প্রাকৃতিক সাইবারনেটিক নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থাপনা ও পারস্পরিক ভারসাম্যতার নিয়মকে ভারসাম্যহীন করে তোলে। বেটসন দাবি করেন যে মানবতা কখনই পুরো সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবে না কারণ এটি রৈখিক নিয়মে কাজ করে না, এবং যদি মানবতা সিস্টেমের জন্য তার নিজস্ব নিয়ম তৈরি করে, তবে সাইবারনেটিক্সের অ-রৈখিক প্রকৃতির কারণে তিনি নিজেকে স্ব-নির্মিত সিস্টেমের ক্রীতদাস হওয়ার জন্য নিজেকে উন্মুক্ত করে দেন। শেষ অবধি , মানুষের প্রযুক্তিগত দক্ষতা তার বৈজ্ঞানিক ঔদ্ধত্যতার সাথে মিলিত হয়ে তাকে অনিরাময় ভাবে ক্ষতি করার এবং 'সর্বোচ্চ সাইবারনেটিক সিস্টেম' (অর্থাৎ জীবমণ্ডল) ধ্বংস করার সম্ভাবনা দেয়, যতক্ষণ পর্যন্ত না সিস্টেমটিকে সাময়িকভাবে বিপর্যস্ত করার পরিবর্তে সিস্টেমটি নিজেকে সংশোধন করতে পারে।
দ্বিতীয় অর্ডার সাইবারনেটিক্স জ্ঞানতত্ত্ব এবং বিজ্ঞানের দর্শনের জন্য মূলত গঠনবাদী পদ্ধতির সাথে যুক্ত।
দ্বিতীয়-অর্ডার সাইবারনেটিক্সের সময় বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির কারণে সমালোচনা তৈরি হয়েছিল যা নৈতিক সমস্যাগুলির উদ্বেগের কারণ হয়েছিল। ফস্টারস্টার নৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে নৈতিকতার একটি সমালোচনা গড়ে তুলেছিলেন, নৈতিকতার জন্য যুক্তি প্রয়োগে নিরপেক্ষ থাকার জন্য যুক্তি দিয়েছিলেন। ফস্টারস্টারের অবস্থানকে 'নীতিশাস্ত্র সক্ষম করার নীতি' বা 'পুনরাবৃত্ত নৈতিক প্রশ্ন' এর রূপ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে'। ভারেলা 'নৈতিক জ্ঞান'-এর উপর একটি সংক্ষিপ্ত বই প্রকাশ করেছেন। গ্লানভিল ব্ল্যাক বক্সের সাইবারনেটিক ডিভাইস, পার্থক্য, স্বায়ত্তশাসন এবং কথোপকথনের মধ্যে নিহিত বেশ কয়েকটি "আকাঙ্খিত" নৈতিক গুণাবলী চিহ্নিত করেছেন । অন্যরা ডিজাইন করার জন্য সংযোগ তৈরি করেছে এবং সমালোচনামূলক সিস্টেম হিউরিস্টিকস। | দ্বিতীয় অর্ডার সাইবারনেটিক্স কিসের সাথে যুক্ত? | {
"answer_start": [
1336,
1336
],
"text": [
"জ্ঞানতত্ত্ব এবং বিজ্ঞানের দর্শনের জন্য মূলত গঠনবাদী পদ্ধতির সাথে যুক্ত",
"জ্ঞানতত্ত্ব এবং বিজ্ঞানের দর্শনের জন্য মূলত গঠনবাদী পদ্ধতির সাথে যুক্ত"
]
} |
bn_wiki_0885_04 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | গ্রেগরি বেটসন বিশ্বকে স্বতন্ত্র ব্যক্তি, সমাজ এবং বাস্তুতন্ত্রের সমন্বয়ে গঠিত একটি সিরিজ সিস্টেম হিসাবে দেখেছিলেন।এই সিস্টেমগুলির প্রতিটিতে অভিযোজিত পরিবর্তন রয়েছে যা প্রতিক্রিয়া লুপের উপর নির্ভর করে একাধিক ভেরিয়েবল পরিবর্তন করে ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে। তিনি প্রাকৃতিক পরিবেশগত ব্যবস্থাকে স্বাভাবিকভাবেই ভাল হিসাবে বিবেচনা করেছিলেন যতক্ষণ পর্যন্ত এটিকে স্বাভাবিকভাবে হোমিওস্টাসিস বজায় রাখতে দেওয়া হয়।
বেটসন, এই বিষয়ে, পশ্চিমা জ্ঞানবিজ্ঞানকে চিন্তার একটি পদ্ধতি হিসাবে উপস্থাপন করেছেন যা এমন একটি মানসিকতার দিকে পরিচালিত করে যেখানে মানুষ সমস্ত সাইবারনেটিক সিস্টেমে একটি স্বৈরাচারী নিয়ম প্রয়োগ করে এবং এটি করতে গিয়ে সে প্রাকৃতিক সাইবারনেটিক নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থাপনা ও পারস্পরিক ভারসাম্যতার নিয়মকে ভারসাম্যহীন করে তোলে। বেটসন দাবি করেন যে মানবতা কখনই পুরো সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবে না কারণ এটি রৈখিক নিয়মে কাজ করে না, এবং যদি মানবতা সিস্টেমের জন্য তার নিজস্ব নিয়ম তৈরি করে, তবে সাইবারনেটিক্সের অ-রৈখিক প্রকৃতির কারণে তিনি নিজেকে স্ব-নির্মিত সিস্টেমের ক্রীতদাস হওয়ার জন্য নিজেকে উন্মুক্ত করে দেন। শেষ অবধি , মানুষের প্রযুক্তিগত দক্ষতা তার বৈজ্ঞানিক ঔদ্ধত্যতার সাথে মিলিত হয়ে তাকে অনিরাময় ভাবে ক্ষতি করার এবং 'সর্বোচ্চ সাইবারনেটিক সিস্টেম' (অর্থাৎ জীবমণ্ডল) ধ্বংস করার সম্ভাবনা দেয়, যতক্ষণ পর্যন্ত না সিস্টেমটিকে সাময়িকভাবে বিপর্যস্ত করার পরিবর্তে সিস্টেমটি নিজেকে সংশোধন করতে পারে।
দ্বিতীয় অর্ডার সাইবারনেটিক্স জ্ঞানতত্ত্ব এবং বিজ্ঞানের দর্শনের জন্য মূলত গঠনবাদী পদ্ধতির সাথে যুক্ত।
দ্বিতীয়-অর্ডার সাইবারনেটিক্সের সময় বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির কারণে সমালোচনা তৈরি হয়েছিল যা নৈতিক সমস্যাগুলির উদ্বেগের কারণ হয়েছিল। ফস্টারস্টার নৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে নৈতিকতার একটি সমালোচনা গড়ে তুলেছিলেন, নৈতিকতার জন্য যুক্তি প্রয়োগে নিরপেক্ষ থাকার জন্য যুক্তি দিয়েছিলেন। ফস্টারস্টারের অবস্থানকে 'নীতিশাস্ত্র সক্ষম করার নীতি' বা 'পুনরাবৃত্ত নৈতিক প্রশ্ন' এর রূপ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে'। ভারেলা 'নৈতিক জ্ঞান'-এর উপর একটি সংক্ষিপ্ত বই প্রকাশ করেছেন। গ্লানভিল ব্ল্যাক বক্সের সাইবারনেটিক ডিভাইস, পার্থক্য, স্বায়ত্তশাসন এবং কথোপকথনের মধ্যে নিহিত বেশ কয়েকটি "আকাঙ্খিত" নৈতিক গুণাবলী চিহ্নিত করেছেন । অন্যরা ডিজাইন করার জন্য সংযোগ তৈরি করেছে এবং সমালোচনামূলক সিস্টেম হিউরিস্টিকস। | আইজেনফর্ম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0885_05 | ব্যবস্থা পরিচালনা বিজ্ঞান | গ্রেগরি বেটসন বিশ্বকে স্বতন্ত্র ব্যক্তি, সমাজ এবং বাস্তুতন্ত্রের সমন্বয়ে গঠিত একটি সিরিজ সিস্টেম হিসাবে দেখেছিলেন।এই সিস্টেমগুলির প্রতিটিতে অভিযোজিত পরিবর্তন রয়েছে যা প্রতিক্রিয়া লুপের উপর নির্ভর করে একাধিক ভেরিয়েবল পরিবর্তন করে ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে। তিনি প্রাকৃতিক পরিবেশগত ব্যবস্থাকে স্বাভাবিকভাবেই ভাল হিসাবে বিবেচনা করেছিলেন যতক্ষণ পর্যন্ত এটিকে স্বাভাবিকভাবে হোমিওস্টাসিস বজায় রাখতে দেওয়া হয়।
বেটসন, এই বিষয়ে, পশ্চিমা জ্ঞানবিজ্ঞানকে চিন্তার একটি পদ্ধতি হিসাবে উপস্থাপন করেছেন যা এমন একটি মানসিকতার দিকে পরিচালিত করে যেখানে মানুষ সমস্ত সাইবারনেটিক সিস্টেমে একটি স্বৈরাচারী নিয়ম প্রয়োগ করে এবং এটি করতে গিয়ে সে প্রাকৃতিক সাইবারনেটিক নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থাপনা ও পারস্পরিক ভারসাম্যতার নিয়মকে ভারসাম্যহীন করে তোলে। বেটসন দাবি করেন যে মানবতা কখনই পুরো সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবে না কারণ এটি রৈখিক নিয়মে কাজ করে না, এবং যদি মানবতা সিস্টেমের জন্য তার নিজস্ব নিয়ম তৈরি করে, তবে সাইবারনেটিক্সের অ-রৈখিক প্রকৃতির কারণে তিনি নিজেকে স্ব-নির্মিত সিস্টেমের ক্রীতদাস হওয়ার জন্য নিজেকে উন্মুক্ত করে দেন। শেষ অবধি , মানুষের প্রযুক্তিগত দক্ষতা তার বৈজ্ঞানিক ঔদ্ধত্যতার সাথে মিলিত হয়ে তাকে অনিরাময় ভাবে ক্ষতি করার এবং 'সর্বোচ্চ সাইবারনেটিক সিস্টেম' (অর্থাৎ জীবমণ্ডল) ধ্বংস করার সম্ভাবনা দেয়, যতক্ষণ পর্যন্ত না সিস্টেমটিকে সাময়িকভাবে বিপর্যস্ত করার পরিবর্তে সিস্টেমটি নিজেকে সংশোধন করতে পারে।
দ্বিতীয় অর্ডার সাইবারনেটিক্স জ্ঞানতত্ত্ব এবং বিজ্ঞানের দর্শনের জন্য মূলত গঠনবাদী পদ্ধতির সাথে যুক্ত।
দ্বিতীয়-অর্ডার সাইবারনেটিক্সের সময় বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির কারণে সমালোচনা তৈরি হয়েছিল যা নৈতিক সমস্যাগুলির উদ্বেগের কারণ হয়েছিল। ফস্টারস্টার নৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে নৈতিকতার একটি সমালোচনা গড়ে তুলেছিলেন, নৈতিকতার জন্য যুক্তি প্রয়োগে নিরপেক্ষ থাকার জন্য যুক্তি দিয়েছিলেন। ফস্টারস্টারের অবস্থানকে 'নীতিশাস্ত্র সক্ষম করার নীতি' বা 'পুনরাবৃত্ত নৈতিক প্রশ্ন' এর রূপ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে'। ভারেলা 'নৈতিক জ্ঞান'-এর উপর একটি সংক্ষিপ্ত বই প্রকাশ করেছেন। গ্লানভিল ব্ল্যাক বক্সের সাইবারনেটিক ডিভাইস, পার্থক্য, স্বায়ত্তশাসন এবং কথোপকথনের মধ্যে নিহিত বেশ কয়েকটি "আকাঙ্খিত" নৈতিক গুণাবলী চিহ্নিত করেছেন । অন্যরা ডিজাইন করার জন্য সংযোগ তৈরি করেছে এবং সমালোচনামূলক সিস্টেম হিউরিস্টিকস। | ডাবল বাইন্ড তত্ত্ব বলতে কী বুঝায়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0731_01 | জৈবপ্রযুক্তি | ৪টি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে জৈবপ্রযুক্তির প্রয়োগ দেখা যায়। এগুলো হচ্ছে
কৃষি
শিল্পে শস্য ও অন্যান্য পণ্যের (যেমন: জৈবিক উপায়ে পচনশীল প্লাস্টিক, উদ্ভিজ্জ তেল, জৈব জ্বালানি) ব্যবহার
পরিবেশ
অণুজীব দ্বারা জৈব পদার্থ প্রক্রিয়াজাতে জৈবপ্রযুক্তির প্রয়োগ হয়। আকরিক থেকে ধাতু নিষ্কাশনে ব্যাকটেরিয়ার ব্যবহারও জৈবপ্রযুক্তির উদাহরণ। এছাড়া কোনো জিনিসকে পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা, বর্জ্য শোধন, কলকারখানা দ্বারা দূষিত এলাকা পরিষ্কার এবং জীবাণু অস্ত্র তৈরিতে জৈবপ্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
জৈবপ্রযুক্তির বিভিন্ন শাখাকে শনাক্ত করার জন্য কিছু শব্দ বা পরিভাষা উদ্ভূত হয়েছে। যেমন:
গোল্ড বায়োটেকনোলজি বা স্বর্ণ জৈবপ্রযুক্তি
এই শাখাটি মূলত বায়োইনফরমেটিকসের উপরে ভিত্তি করে গঠিত হয়েছে যা জৈবপ্রযুক্তির একটি আন্তঃবিষয়ক ক্ষেত্র যেখানে জীববিজ্ঞানের সমস্যাগুলো দ্রুত সাজানো যায় এবং তথ্য বিশ্লেষণ করা যায় কম্পিউটারের প্রযুক্তি ব্যবহার করে।এ টি অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ব্লু বায়োটেকনোলজি বা নীল জৈবপ্রযুক্তি
মূলত সামুদ্রিক সম্পদকে কাজে লাগিয়ে শিল্পক্ষেত্রে বিভিন্ন দ্রব্য উৎপাদনের ক্ষেত্র। যেমন- জৈব জ্বালানি পরিশোধনের ক্ষেত্রে সালোকসংশ্লেষণকারী মাইক্রো-শৈবাল ব্যবহৃত হয়।
গ্রিন বায়োটেকনোলজি বা সবুজ জৈবপ্রযুক্তি
জৈবপ্রযুক্তির সেই শাখা, যেখানে জৈবপ্রযুক্তি কৃষিক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়। যেমন- মাইক্রোপ্রোপাগেশনের মাধ্যমে একসাথে অনেক উদ্ভিদ উৎপন্ন করা যায়। নির্দিষ্ট পরিবেশে বেড়ে ওঠার জন্য ট্রান্সজেনিক উদ্ভিদ (বাইরে থেকে জিন প্রবেশ করানোর মাধ্যমে উৎপন্ন উদ্ভিদ) তৈরি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী এবং অধিক ফলনশীল উদ্ভিদ উৎপাদন।
রেড বায়োটেকনোলজি বা লাল জৈবপ্রযুক্তি
চিকিৎসা শাস্ত্র এবং ওষুধ শিল্পে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি। এই শাখার অন্তর্গত কাজগুলো হল টিকা ও অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি, বিভিন্ন থেরাপি, কৃত্রিম অঙ্গ তৈরি, কৃত্রিম হরমোন তৈরি, স্টেম কোষ প্রভৃতি তৈরি।
হোয়াইট বায়োটেকনোলজি বা সাদা জৈবপ্রযুক্তি
এটিকে শিল্প জৈবপ্রযুক্তিও বলা হয় কারণ এই প্রযুক্তি শিল্প ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। যেমন- বিভিন্ন এনজাইমের সঠিক ব্যবহারের ফলে রাসায়নিক বিক্রিয়ার গতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থ তৈরি এবং ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ধ্বংস করা হয়।
ইয়োলো বায়োটেকনোলজি বা হলুদ জৈবপ্রযুক্তি
খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি।যেমন- গাঁজন পদ্ধতিতে ওয়াইন, পনির, বিয়ার প্রভৃতি উৎপাদন। বিভিন্ন কীটপতঙ্গের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তিও এই শাখার আলোচ্য বিষয়।
গ্রে বা ধূসর জৈবপ্রযুক্তি
পরিবেশে প্রয়োগকৃত জৈবপ্রযুক্তি। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা এবং পরিবেশ দূষণ দূর করাই এর প্রধান লক্ষ্য।
ব্রাউন বা বাদামি জৈবপ্রযুক্তি
শুষ্ক বা মরুভূমি এলাকার পরিবেশ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি। এক্ষেত্রে জৈবপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বীজ উৎপাদন করা হয় যা কঠিন প্রাকৃতিক সমস্যাগুলো মোকাবেলা করতে সক্ষম।
ভায়োলেট বা বেগুনি জৈবপ্রযুক্তি
এই ক্ষেত্রটি জৈবপ্রযুক্তির আইনি, নৈতিক এবং দার্শনিক দিকগুলোর সাথে সম্পর্কযুক্ত।
ডার্ক বা অন্ধকার জৈবপ্রযুক্তি
সন্ত্রাসবাদে জৈবপ্রযুক্তির ব্যবহার, জীবাণু অস্ত্র তৈরি এই শাখার অন্তর্গত।যেমন- অণুজীব বা বিষাক্ত পদার্থ ব্যবহার করে মানুষ, গবাদি পশু বা ফসলের রোগ সৃষ্টির মাধ্যমে ক্ষতি সাধন করা। | গোল্ড বায়োটেকনোলজি বা স্বর্ণ জৈবপ্রযুক্তি বলতে কী বুঝায় ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0731_02 | জৈবপ্রযুক্তি | ৪টি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে জৈবপ্রযুক্তির প্রয়োগ দেখা যায়। এগুলো হচ্ছে
কৃষি
শিল্পে শস্য ও অন্যান্য পণ্যের (যেমন: জৈবিক উপায়ে পচনশীল প্লাস্টিক, উদ্ভিজ্জ তেল, জৈব জ্বালানি) ব্যবহার
পরিবেশ
অণুজীব দ্বারা জৈব পদার্থ প্রক্রিয়াজাতে জৈবপ্রযুক্তির প্রয়োগ হয়। আকরিক থেকে ধাতু নিষ্কাশনে ব্যাকটেরিয়ার ব্যবহারও জৈবপ্রযুক্তির উদাহরণ। এছাড়া কোনো জিনিসকে পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা, বর্জ্য শোধন, কলকারখানা দ্বারা দূষিত এলাকা পরিষ্কার এবং জীবাণু অস্ত্র তৈরিতে জৈবপ্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
জৈবপ্রযুক্তির বিভিন্ন শাখাকে শনাক্ত করার জন্য কিছু শব্দ বা পরিভাষা উদ্ভূত হয়েছে। যেমন:
গোল্ড বায়োটেকনোলজি বা স্বর্ণ জৈবপ্রযুক্তি
এই শাখাটি মূলত বায়োইনফরমেটিকসের উপরে ভিত্তি করে গঠিত হয়েছে যা জৈবপ্রযুক্তির একটি আন্তঃবিষয়ক ক্ষেত্র যেখানে জীববিজ্ঞানের সমস্যাগুলো দ্রুত সাজানো যায় এবং তথ্য বিশ্লেষণ করা যায় কম্পিউটারের প্রযুক্তি ব্যবহার করে।এ টি অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ব্লু বায়োটেকনোলজি বা নীল জৈবপ্রযুক্তি
মূলত সামুদ্রিক সম্পদকে কাজে লাগিয়ে শিল্পক্ষেত্রে বিভিন্ন দ্রব্য উৎপাদনের ক্ষেত্র। যেমন- জৈব জ্বালানি পরিশোধনের ক্ষেত্রে সালোকসংশ্লেষণকারী মাইক্রো-শৈবাল ব্যবহৃত হয়।
গ্রিন বায়োটেকনোলজি বা সবুজ জৈবপ্রযুক্তি
জৈবপ্রযুক্তির সেই শাখা, যেখানে জৈবপ্রযুক্তি কৃষিক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়। যেমন- মাইক্রোপ্রোপাগেশনের মাধ্যমে একসাথে অনেক উদ্ভিদ উৎপন্ন করা যায়। নির্দিষ্ট পরিবেশে বেড়ে ওঠার জন্য ট্রান্সজেনিক উদ্ভিদ (বাইরে থেকে জিন প্রবেশ করানোর মাধ্যমে উৎপন্ন উদ্ভিদ) তৈরি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী এবং অধিক ফলনশীল উদ্ভিদ উৎপাদন।
রেড বায়োটেকনোলজি বা লাল জৈবপ্রযুক্তি
চিকিৎসা শাস্ত্র এবং ওষুধ শিল্পে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি। এই শাখার অন্তর্গত কাজগুলো হল টিকা ও অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি, বিভিন্ন থেরাপি, কৃত্রিম অঙ্গ তৈরি, কৃত্রিম হরমোন তৈরি, স্টেম কোষ প্রভৃতি তৈরি।
হোয়াইট বায়োটেকনোলজি বা সাদা জৈবপ্রযুক্তি
এটিকে শিল্প জৈবপ্রযুক্তিও বলা হয় কারণ এই প্রযুক্তি শিল্প ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। যেমন- বিভিন্ন এনজাইমের সঠিক ব্যবহারের ফলে রাসায়নিক বিক্রিয়ার গতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থ তৈরি এবং ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ধ্বংস করা হয়।
ইয়োলো বায়োটেকনোলজি বা হলুদ জৈবপ্রযুক্তি
খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি।যেমন- গাঁজন পদ্ধতিতে ওয়াইন, পনির, বিয়ার প্রভৃতি উৎপাদন। বিভিন্ন কীটপতঙ্গের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তিও এই শাখার আলোচ্য বিষয়।
গ্রে বা ধূসর জৈবপ্রযুক্তি
পরিবেশে প্রয়োগকৃত জৈবপ্রযুক্তি। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা এবং পরিবেশ দূষণ দূর করাই এর প্রধান লক্ষ্য।
ব্রাউন বা বাদামি জৈবপ্রযুক্তি
শুষ্ক বা মরুভূমি এলাকার পরিবেশ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি। এক্ষেত্রে জৈবপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বীজ উৎপাদন করা হয় যা কঠিন প্রাকৃতিক সমস্যাগুলো মোকাবেলা করতে সক্ষম।
ভায়োলেট বা বেগুনি জৈবপ্রযুক্তি
এই ক্ষেত্রটি জৈবপ্রযুক্তির আইনি, নৈতিক এবং দার্শনিক দিকগুলোর সাথে সম্পর্কযুক্ত।
ডার্ক বা অন্ধকার জৈবপ্রযুক্তি
সন্ত্রাসবাদে জৈবপ্রযুক্তির ব্যবহার, জীবাণু অস্ত্র তৈরি এই শাখার অন্তর্গত।যেমন- অণুজীব বা বিষাক্ত পদার্থ ব্যবহার করে মানুষ, গবাদি পশু বা ফসলের রোগ সৃষ্টির মাধ্যমে ক্ষতি সাধন করা। | ব্লু বায়োটেকনোলজি বা নীল জৈবপ্রযুক্তি বলতে কী বুঝায় ? | {
"answer_start": [
931,
931
],
"text": [
"মূলত সামুদ্রিক সম্পদকে কাজে লাগিয়ে শিল্পক্ষেত্রে বিভিন্ন দ্রব্য উৎপাদনের ক্ষেত্র",
"মূলত সামুদ্রিক সম্পদকে কাজে লাগিয়ে শিল্পক্ষেত্রে বিভিন্ন দ্রব্য উৎপাদনের ক্ষেত্র"
]
} |
bn_wiki_0731_03 | জৈবপ্রযুক্তি | ৪টি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে জৈবপ্রযুক্তির প্রয়োগ দেখা যায়। এগুলো হচ্ছে
কৃষি
শিল্পে শস্য ও অন্যান্য পণ্যের (যেমন: জৈবিক উপায়ে পচনশীল প্লাস্টিক, উদ্ভিজ্জ তেল, জৈব জ্বালানি) ব্যবহার
পরিবেশ
অণুজীব দ্বারা জৈব পদার্থ প্রক্রিয়াজাতে জৈবপ্রযুক্তির প্রয়োগ হয়। আকরিক থেকে ধাতু নিষ্কাশনে ব্যাকটেরিয়ার ব্যবহারও জৈবপ্রযুক্তির উদাহরণ। এছাড়া কোনো জিনিসকে পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা, বর্জ্য শোধন, কলকারখানা দ্বারা দূষিত এলাকা পরিষ্কার এবং জীবাণু অস্ত্র তৈরিতে জৈবপ্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
জৈবপ্রযুক্তির বিভিন্ন শাখাকে শনাক্ত করার জন্য কিছু শব্দ বা পরিভাষা উদ্ভূত হয়েছে। যেমন:
গোল্ড বায়োটেকনোলজি বা স্বর্ণ জৈবপ্রযুক্তি
এই শাখাটি মূলত বায়োইনফরমেটিকসের উপরে ভিত্তি করে গঠিত হয়েছে যা জৈবপ্রযুক্তির একটি আন্তঃবিষয়ক ক্ষেত্র যেখানে জীববিজ্ঞানের সমস্যাগুলো দ্রুত সাজানো যায় এবং তথ্য বিশ্লেষণ করা যায় কম্পিউটারের প্রযুক্তি ব্যবহার করে।এ টি অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ব্লু বায়োটেকনোলজি বা নীল জৈবপ্রযুক্তি
মূলত সামুদ্রিক সম্পদকে কাজে লাগিয়ে শিল্পক্ষেত্রে বিভিন্ন দ্রব্য উৎপাদনের ক্ষেত্র। যেমন- জৈব জ্বালানি পরিশোধনের ক্ষেত্রে সালোকসংশ্লেষণকারী মাইক্রো-শৈবাল ব্যবহৃত হয়।
গ্রিন বায়োটেকনোলজি বা সবুজ জৈবপ্রযুক্তি
জৈবপ্রযুক্তির সেই শাখা, যেখানে জৈবপ্রযুক্তি কৃষিক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়। যেমন- মাইক্রোপ্রোপাগেশনের মাধ্যমে একসাথে অনেক উদ্ভিদ উৎপন্ন করা যায়। নির্দিষ্ট পরিবেশে বেড়ে ওঠার জন্য ট্রান্সজেনিক উদ্ভিদ (বাইরে থেকে জিন প্রবেশ করানোর মাধ্যমে উৎপন্ন উদ্ভিদ) তৈরি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী এবং অধিক ফলনশীল উদ্ভিদ উৎপাদন।
রেড বায়োটেকনোলজি বা লাল জৈবপ্রযুক্তি
চিকিৎসা শাস্ত্র এবং ওষুধ শিল্পে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি। এই শাখার অন্তর্গত কাজগুলো হল টিকা ও অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি, বিভিন্ন থেরাপি, কৃত্রিম অঙ্গ তৈরি, কৃত্রিম হরমোন তৈরি, স্টেম কোষ প্রভৃতি তৈরি।
হোয়াইট বায়োটেকনোলজি বা সাদা জৈবপ্রযুক্তি
এটিকে শিল্প জৈবপ্রযুক্তিও বলা হয় কারণ এই প্রযুক্তি শিল্প ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। যেমন- বিভিন্ন এনজাইমের সঠিক ব্যবহারের ফলে রাসায়নিক বিক্রিয়ার গতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থ তৈরি এবং ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ধ্বংস করা হয়।
ইয়োলো বায়োটেকনোলজি বা হলুদ জৈবপ্রযুক্তি
খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি।যেমন- গাঁজন পদ্ধতিতে ওয়াইন, পনির, বিয়ার প্রভৃতি উৎপাদন। বিভিন্ন কীটপতঙ্গের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তিও এই শাখার আলোচ্য বিষয়।
গ্রে বা ধূসর জৈবপ্রযুক্তি
পরিবেশে প্রয়োগকৃত জৈবপ্রযুক্তি। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা এবং পরিবেশ দূষণ দূর করাই এর প্রধান লক্ষ্য।
ব্রাউন বা বাদামি জৈবপ্রযুক্তি
শুষ্ক বা মরুভূমি এলাকার পরিবেশ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি। এক্ষেত্রে জৈবপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বীজ উৎপাদন করা হয় যা কঠিন প্রাকৃতিক সমস্যাগুলো মোকাবেলা করতে সক্ষম।
ভায়োলেট বা বেগুনি জৈবপ্রযুক্তি
এই ক্ষেত্রটি জৈবপ্রযুক্তির আইনি, নৈতিক এবং দার্শনিক দিকগুলোর সাথে সম্পর্কযুক্ত।
ডার্ক বা অন্ধকার জৈবপ্রযুক্তি
সন্ত্রাসবাদে জৈবপ্রযুক্তির ব্যবহার, জীবাণু অস্ত্র তৈরি এই শাখার অন্তর্গত।যেমন- অণুজীব বা বিষাক্ত পদার্থ ব্যবহার করে মানুষ, গবাদি পশু বা ফসলের রোগ সৃষ্টির মাধ্যমে ক্ষতি সাধন করা। | গ্রিন বায়োটেকনোলজি বা সবুজ জৈবপ্রযুক্তি বলতে কী বুঝায় ? | {
"answer_start": [
1138,
1138
],
"text": [
"জৈবপ্রযুক্তির সেই শাখা, যেখানে জৈবপ্রযুক্তি কৃষিক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়",
"জৈবপ্রযুক্তির সেই শাখা, যেখানে জৈবপ্রযুক্তি কৃষিক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়"
]
} |
bn_wiki_0731_04 | জৈবপ্রযুক্তি | ৪টি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে জৈবপ্রযুক্তির প্রয়োগ দেখা যায়। এগুলো হচ্ছে
কৃষি
শিল্পে শস্য ও অন্যান্য পণ্যের (যেমন: জৈবিক উপায়ে পচনশীল প্লাস্টিক, উদ্ভিজ্জ তেল, জৈব জ্বালানি) ব্যবহার
পরিবেশ
অণুজীব দ্বারা জৈব পদার্থ প্রক্রিয়াজাতে জৈবপ্রযুক্তির প্রয়োগ হয়। আকরিক থেকে ধাতু নিষ্কাশনে ব্যাকটেরিয়ার ব্যবহারও জৈবপ্রযুক্তির উদাহরণ। এছাড়া কোনো জিনিসকে পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা, বর্জ্য শোধন, কলকারখানা দ্বারা দূষিত এলাকা পরিষ্কার এবং জীবাণু অস্ত্র তৈরিতে জৈবপ্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
জৈবপ্রযুক্তির বিভিন্ন শাখাকে শনাক্ত করার জন্য কিছু শব্দ বা পরিভাষা উদ্ভূত হয়েছে। যেমন:
গোল্ড বায়োটেকনোলজি বা স্বর্ণ জৈবপ্রযুক্তি
এই শাখাটি মূলত বায়োইনফরমেটিকসের উপরে ভিত্তি করে গঠিত হয়েছে যা জৈবপ্রযুক্তির একটি আন্তঃবিষয়ক ক্ষেত্র যেখানে জীববিজ্ঞানের সমস্যাগুলো দ্রুত সাজানো যায় এবং তথ্য বিশ্লেষণ করা যায় কম্পিউটারের প্রযুক্তি ব্যবহার করে।এ টি অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ব্লু বায়োটেকনোলজি বা নীল জৈবপ্রযুক্তি
মূলত সামুদ্রিক সম্পদকে কাজে লাগিয়ে শিল্পক্ষেত্রে বিভিন্ন দ্রব্য উৎপাদনের ক্ষেত্র। যেমন- জৈব জ্বালানি পরিশোধনের ক্ষেত্রে সালোকসংশ্লেষণকারী মাইক্রো-শৈবাল ব্যবহৃত হয়।
গ্রিন বায়োটেকনোলজি বা সবুজ জৈবপ্রযুক্তি
জৈবপ্রযুক্তির সেই শাখা, যেখানে জৈবপ্রযুক্তি কৃষিক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়। যেমন- মাইক্রোপ্রোপাগেশনের মাধ্যমে একসাথে অনেক উদ্ভিদ উৎপন্ন করা যায়। নির্দিষ্ট পরিবেশে বেড়ে ওঠার জন্য ট্রান্সজেনিক উদ্ভিদ (বাইরে থেকে জিন প্রবেশ করানোর মাধ্যমে উৎপন্ন উদ্ভিদ) তৈরি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী এবং অধিক ফলনশীল উদ্ভিদ উৎপাদন।
রেড বায়োটেকনোলজি বা লাল জৈবপ্রযুক্তি
চিকিৎসা শাস্ত্র এবং ওষুধ শিল্পে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি। এই শাখার অন্তর্গত কাজগুলো হল টিকা ও অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি, বিভিন্ন থেরাপি, কৃত্রিম অঙ্গ তৈরি, কৃত্রিম হরমোন তৈরি, স্টেম কোষ প্রভৃতি তৈরি।
হোয়াইট বায়োটেকনোলজি বা সাদা জৈবপ্রযুক্তি
এটিকে শিল্প জৈবপ্রযুক্তিও বলা হয় কারণ এই প্রযুক্তি শিল্প ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। যেমন- বিভিন্ন এনজাইমের সঠিক ব্যবহারের ফলে রাসায়নিক বিক্রিয়ার গতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থ তৈরি এবং ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ধ্বংস করা হয়।
ইয়োলো বায়োটেকনোলজি বা হলুদ জৈবপ্রযুক্তি
খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি।যেমন- গাঁজন পদ্ধতিতে ওয়াইন, পনির, বিয়ার প্রভৃতি উৎপাদন। বিভিন্ন কীটপতঙ্গের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তিও এই শাখার আলোচ্য বিষয়।
গ্রে বা ধূসর জৈবপ্রযুক্তি
পরিবেশে প্রয়োগকৃত জৈবপ্রযুক্তি। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা এবং পরিবেশ দূষণ দূর করাই এর প্রধান লক্ষ্য।
ব্রাউন বা বাদামি জৈবপ্রযুক্তি
শুষ্ক বা মরুভূমি এলাকার পরিবেশ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি। এক্ষেত্রে জৈবপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বীজ উৎপাদন করা হয় যা কঠিন প্রাকৃতিক সমস্যাগুলো মোকাবেলা করতে সক্ষম।
ভায়োলেট বা বেগুনি জৈবপ্রযুক্তি
এই ক্ষেত্রটি জৈবপ্রযুক্তির আইনি, নৈতিক এবং দার্শনিক দিকগুলোর সাথে সম্পর্কযুক্ত।
ডার্ক বা অন্ধকার জৈবপ্রযুক্তি
সন্ত্রাসবাদে জৈবপ্রযুক্তির ব্যবহার, জীবাণু অস্ত্র তৈরি এই শাখার অন্তর্গত।যেমন- অণুজীব বা বিষাক্ত পদার্থ ব্যবহার করে মানুষ, গবাদি পশু বা ফসলের রোগ সৃষ্টির মাধ্যমে ক্ষতি সাধন করা। | রেড বায়োটেকনোলজি বা লাল জৈবপ্রযুক্তি বলতে কী বুঝায় ? | {
"answer_start": [
1488,
1488
],
"text": [
"চিকিৎসা শাস্ত্র এবং ওষুধ শিল্পে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি",
"চিকিৎসা শাস্ত্র এবং ওষুধ শিল্পে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি"
]
} |
bn_wiki_0731_05 | জৈবপ্রযুক্তি | ৪টি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে জৈবপ্রযুক্তির প্রয়োগ দেখা যায়। এগুলো হচ্ছে
কৃষি
শিল্পে শস্য ও অন্যান্য পণ্যের (যেমন: জৈবিক উপায়ে পচনশীল প্লাস্টিক, উদ্ভিজ্জ তেল, জৈব জ্বালানি) ব্যবহার
পরিবেশ
অণুজীব দ্বারা জৈব পদার্থ প্রক্রিয়াজাতে জৈবপ্রযুক্তির প্রয়োগ হয়। আকরিক থেকে ধাতু নিষ্কাশনে ব্যাকটেরিয়ার ব্যবহারও জৈবপ্রযুক্তির উদাহরণ। এছাড়া কোনো জিনিসকে পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা, বর্জ্য শোধন, কলকারখানা দ্বারা দূষিত এলাকা পরিষ্কার এবং জীবাণু অস্ত্র তৈরিতে জৈবপ্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
জৈবপ্রযুক্তির বিভিন্ন শাখাকে শনাক্ত করার জন্য কিছু শব্দ বা পরিভাষা উদ্ভূত হয়েছে। যেমন:
গোল্ড বায়োটেকনোলজি বা স্বর্ণ জৈবপ্রযুক্তি
এই শাখাটি মূলত বায়োইনফরমেটিকসের উপরে ভিত্তি করে গঠিত হয়েছে যা জৈবপ্রযুক্তির একটি আন্তঃবিষয়ক ক্ষেত্র যেখানে জীববিজ্ঞানের সমস্যাগুলো দ্রুত সাজানো যায় এবং তথ্য বিশ্লেষণ করা যায় কম্পিউটারের প্রযুক্তি ব্যবহার করে।এ টি অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ব্লু বায়োটেকনোলজি বা নীল জৈবপ্রযুক্তি
মূলত সামুদ্রিক সম্পদকে কাজে লাগিয়ে শিল্পক্ষেত্রে বিভিন্ন দ্রব্য উৎপাদনের ক্ষেত্র। যেমন- জৈব জ্বালানি পরিশোধনের ক্ষেত্রে সালোকসংশ্লেষণকারী মাইক্রো-শৈবাল ব্যবহৃত হয়।
গ্রিন বায়োটেকনোলজি বা সবুজ জৈবপ্রযুক্তি
জৈবপ্রযুক্তির সেই শাখা, যেখানে জৈবপ্রযুক্তি কৃষিক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়। যেমন- মাইক্রোপ্রোপাগেশনের মাধ্যমে একসাথে অনেক উদ্ভিদ উৎপন্ন করা যায়। নির্দিষ্ট পরিবেশে বেড়ে ওঠার জন্য ট্রান্সজেনিক উদ্ভিদ (বাইরে থেকে জিন প্রবেশ করানোর মাধ্যমে উৎপন্ন উদ্ভিদ) তৈরি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী এবং অধিক ফলনশীল উদ্ভিদ উৎপাদন।
রেড বায়োটেকনোলজি বা লাল জৈবপ্রযুক্তি
চিকিৎসা শাস্ত্র এবং ওষুধ শিল্পে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি। এই শাখার অন্তর্গত কাজগুলো হল টিকা ও অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি, বিভিন্ন থেরাপি, কৃত্রিম অঙ্গ তৈরি, কৃত্রিম হরমোন তৈরি, স্টেম কোষ প্রভৃতি তৈরি।
হোয়াইট বায়োটেকনোলজি বা সাদা জৈবপ্রযুক্তি
এটিকে শিল্প জৈবপ্রযুক্তিও বলা হয় কারণ এই প্রযুক্তি শিল্প ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। যেমন- বিভিন্ন এনজাইমের সঠিক ব্যবহারের ফলে রাসায়নিক বিক্রিয়ার গতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থ তৈরি এবং ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ধ্বংস করা হয়।
ইয়োলো বায়োটেকনোলজি বা হলুদ জৈবপ্রযুক্তি
খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি।যেমন- গাঁজন পদ্ধতিতে ওয়াইন, পনির, বিয়ার প্রভৃতি উৎপাদন। বিভিন্ন কীটপতঙ্গের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তিও এই শাখার আলোচ্য বিষয়।
গ্রে বা ধূসর জৈবপ্রযুক্তি
পরিবেশে প্রয়োগকৃত জৈবপ্রযুক্তি। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা এবং পরিবেশ দূষণ দূর করাই এর প্রধান লক্ষ্য।
ব্রাউন বা বাদামি জৈবপ্রযুক্তি
শুষ্ক বা মরুভূমি এলাকার পরিবেশ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জৈবপ্রযুক্তি। এক্ষেত্রে জৈবপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বীজ উৎপাদন করা হয় যা কঠিন প্রাকৃতিক সমস্যাগুলো মোকাবেলা করতে সক্ষম।
ভায়োলেট বা বেগুনি জৈবপ্রযুক্তি
এই ক্ষেত্রটি জৈবপ্রযুক্তির আইনি, নৈতিক এবং দার্শনিক দিকগুলোর সাথে সম্পর্কযুক্ত।
ডার্ক বা অন্ধকার জৈবপ্রযুক্তি
সন্ত্রাসবাদে জৈবপ্রযুক্তির ব্যবহার, জীবাণু অস্ত্র তৈরি এই শাখার অন্তর্গত।যেমন- অণুজীব বা বিষাক্ত পদার্থ ব্যবহার করে মানুষ, গবাদি পশু বা ফসলের রোগ সৃষ্টির মাধ্যমে ক্ষতি সাধন করা। | জৈবপ্রযুক্তির উৎপত্তি কোথায় থেকে শুরু ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1301_01 | মিষ্টি দই | মিষ্টি দই অথবা মিঠা দই হল ছানা, দুধ আর দই দিয়ে তৈরি একধরনের মিষ্টি। এই ধরনের দই সচরাচর পাওয়া যায় বাংলাদেশ পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশা এই তিন জায়গায়। এটি তৈরি হয় দুধ, দই, ছানা, চিনি এই চার রকমের জিনিস দিয়ে। মিষ্টি দই পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা এবং বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় মিষ্টান্ন। ফুটন্ত দুধ যখন একটু ঘন হয়ে আসে তখন তার মধ্যে চিনি মিশিয়ে তৈরি করা হয় এই মিষ্টি দই এবং এই অবস্থায় সারা রাত রেখে দেওয়া হয় যাতে ওই মিশ্রণটি গেঁজিয়ে ওঠে। মাটির ভাঁড়ে সবসময় মিষ্টি দই রাখা হয় তার কারণ হল এই ভাঁড়ের বহুরন্ধ্র ভেদ করে জলীয় বাষ্প যে শুধুমাত্র ওই দই কে ঘন রাখতে সাহায্য করে তা নয়, এছাড়াও দই তৈরি করার জন্য সঠিক তাপমাত্রা প্রদান করে। প্রায়সময়য়েই এই দইয়ের সাথে এক চিমটি এলাচ মিশিয়ে একে রাখা হয় যাতে সুন্দর সুবাস উৎপন্ন হয়। এক চামচ মিষ্টি দই এছাড়াও দই হিন্দু ধর্মের এক সুপ্রসন্ন বলে মনে করা হয়। দুর্গাপুজো, কালীপূজো সবজায়গাতেই এই দইয়ের ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়। | মিষ্টি দই কী ? | {
"answer_start": [
26,
26
],
"text": [
"ছানা, দুধ আর দই দিয়ে তৈরি একধরনের মিষ্টি",
"ছানা, দুধ আর দই দিয়ে তৈরি একধরনের মিষ্টি।"
]
} |
bn_wiki_1301_05 | মিষ্টি দই | মিষ্টি দই অথবা মিঠা দই হল ছানা, দুধ আর দই দিয়ে তৈরি একধরনের মিষ্টি। এই ধরনের দই সচরাচর পাওয়া যায় বাংলাদেশ পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশা এই তিন জায়গায়। এটি তৈরি হয় দুধ, দই, ছানা, চিনি এই চার রকমের জিনিস দিয়ে। মিষ্টি দই পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা এবং বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় মিষ্টান্ন। ফুটন্ত দুধ যখন একটু ঘন হয়ে আসে তখন তার মধ্যে চিনি মিশিয়ে তৈরি করা হয় এই মিষ্টি দই এবং এই অবস্থায় সারা রাত রেখে দেওয়া হয় যাতে ওই মিশ্রণটি গেঁজিয়ে ওঠে। মাটির ভাঁড়ে সবসময় মিষ্টি দই রাখা হয় তার কারণ হল এই ভাঁড়ের বহুরন্ধ্র ভেদ করে জলীয় বাষ্প যে শুধুমাত্র ওই দই কে ঘন রাখতে সাহায্য করে তা নয়, এছাড়াও দই তৈরি করার জন্য সঠিক তাপমাত্রা প্রদান করে। প্রায়সময়য়েই এই দইয়ের সাথে এক চিমটি এলাচ মিশিয়ে একে রাখা হয় যাতে সুন্দর সুবাস উৎপন্ন হয়। এক চামচ মিষ্টি দই এছাড়াও দই হিন্দু ধর্মের এক সুপ্রসন্ন বলে মনে করা হয়। দুর্গাপুজো, কালীপূজো সবজায়গাতেই এই দইয়ের ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়। | বাংলাদেশের কোন অঞ্চল মিষ্টি দই এর জন্য বিখ্যাত ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0427_01 | ট্রান্সলোডিং | ট্র্যাডহোডিং এবং ট্রান্সশিপমেন্টের মধ্যে আধুনিক পার্থক্যটি বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি মধ্য বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে গণনা করা হয় নি, যখন গেজ বিরতির আলোচনার প্রায়ই ব্যবহৃত ট্রান্সশিপমেন্ট ব্যবহার করা হয় যা আজকের যত্নশীল ব্যবহারের জন্য ট্রোডলডিং ডাকবে, অথবা কোনও সংমিশ্রণে ট্রান্সলোডিং এবং ট্রান্সশিপমেন্ট। ট্রান্সলোডিং যে কোনো জায়গায় ঘটতে পারে। একটি ট্রাক অন্য ট্রাক বা ট্রেন পর্যন্ত টানতে পারে, এবং অনুবাদ টিমস্টার এবং স্টিভডোর এর চেয়ে আরও সুবিবেচনাপূর্ণ উপায় দ্বারা সম্পন্ন হতে পারে। গতি এবং দক্ষতা স্বার্থে, তবে, বিশেষ সরঞ্জাম বিভিন্ন বিভিন্ন পণ্য হ্যান্ডেল ব্যবহৃত হয়। এভাবে, কন্টেনারগুলি এবং কয়লা জেটি এর সাথে কার ডাম্পার, লোডার, কনভেয়র এবং আনলোড এবং লোড রেল গাড়ি এবং জাহাজ জন্য অন্যান্য সরঞ্জাম দ্রুত এবং একটি ন্যূনতম কর্মীদের সঙ্গে।
প্রায়ই মালামাল বহন করতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি দ্রুত স্থানান্তরের জন্য অপ্টিমাইজ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, অটোমোবাইল গুলি চালানো অটোর্যাক রেলগাড়ি এবং রোল-অন / রোল-অফ জাহাজ দ্বারা চালিত হয়, যা ক্রেন ছাড়াই লোড করা যায় অন্যান্য সরঞ্জাম স্ট্যান্ডার্ডযুক্ত পাত্রে সাধারণ হ্যান্ডলিং সরঞ্জামের ব্যবহার এবং ব্রেক বাল্ক হ্যান্ডলিং অমান্য করে। ট্রান্সলোডিং প্রায়ই শ্রেণিবিন্যাস এবং রাউটিং সুবিধার সাথে মিলিত হয়, যেহেতু পরে প্রায়ই পণ্যগুলি পরিচালনা করতে হয়। রেলওয়ে সাইডিং এবং ব্রেক-অফ-গেজ স্টেশন এ সঞ্চালিত হতে পারে। ট্রান্সলোডিং ব্যবস্থার দ্বারা অনেক সময় বন্দরের পন্য পরিবহন করা হয়। ভারতের কলকাতা বন্দরে সবচেয়ে বেশি ট্রান্সলোডিং পদ্ধতিতে পন্য পরিবহন করা হয়। পিপিপি মডেল অনুসরণ করে এই কাজে কেওপিটি-র সঙ্গে হাত মিলিয়েছে জিন্দল আইটিএফ। ২৫০ কোটি টাকা লগ্নি করেছে তারা। জিন্দল আইটিএফ-এরই এমভি যুগলরাজ এবং এমভি ভিগনরাজ নামে দু’টি ট্রান্সলোডার এখন কাজ সামলাচ্ছে। এরা একসঙ্গে অনেকগুলো ক্রেনের সাহায্যে বড় জাহাজ থেকে নির্বিঘ্নে পণ্য খালাস করতে পারে এবং সেই পণ্য ওই সব ক্রেনের সাহায্যেই ছোট জাহাজে তুলেও দিতে পারে। ২০১৩ থেকে ২০১৫ অবধি ১৭টি বড় জাহাজে ট্রান্সলোডিং চালানো হয়েছে। পণ্য নেমেছে ১২ লক্ষ ১৭ হাজার ২৪৬ মেট্রিক টন। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে ট্রান্সলোডিং-এর কাজ শুরু হয়েছে। বর্তমানে বঙ্গোপসাগরের মধ্যে তিনটি এলাকায়— স্যান্ডহেডস, কণিকা স্যান্ড এবং সাগরে— ট্রান্সলোডিং চলছে। ফলে ২০১৪-১৫তেই কলকাতা ও হলদিয়া বন্দরে পণ্য আমদানির পরিমাণ ১২ শতাংশ বাড়েছে। সে বার ৪ কোটি ৬০ লক্ষ ২৯ হাজার টন পণ্য খালাস করেছিল কেওপিটি।
বিশ্বের বহু বন্দরে ট্রান্সলোডিং পদ্ধতিতে পন্য পরিবহন করা হয়। | লোড-আনলোড করার জন্য কী ব্যবহৃত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0427_02 | ট্রান্সলোডিং | ট্র্যাডহোডিং এবং ট্রান্সশিপমেন্টের মধ্যে আধুনিক পার্থক্যটি বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি মধ্য বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে গণনা করা হয় নি, যখন গেজ বিরতির আলোচনার প্রায়ই ব্যবহৃত ট্রান্সশিপমেন্ট ব্যবহার করা হয় যা আজকের যত্নশীল ব্যবহারের জন্য ট্রোডলডিং ডাকবে, অথবা কোনও সংমিশ্রণে ট্রান্সলোডিং এবং ট্রান্সশিপমেন্ট। ট্রান্সলোডিং যে কোনো জায়গায় ঘটতে পারে। একটি ট্রাক অন্য ট্রাক বা ট্রেন পর্যন্ত টানতে পারে, এবং অনুবাদ টিমস্টার এবং স্টিভডোর এর চেয়ে আরও সুবিবেচনাপূর্ণ উপায় দ্বারা সম্পন্ন হতে পারে। গতি এবং দক্ষতা স্বার্থে, তবে, বিশেষ সরঞ্জাম বিভিন্ন বিভিন্ন পণ্য হ্যান্ডেল ব্যবহৃত হয়। এভাবে, কন্টেনারগুলি এবং কয়লা জেটি এর সাথে কার ডাম্পার, লোডার, কনভেয়র এবং আনলোড এবং লোড রেল গাড়ি এবং জাহাজ জন্য অন্যান্য সরঞ্জাম দ্রুত এবং একটি ন্যূনতম কর্মীদের সঙ্গে।
প্রায়ই মালামাল বহন করতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি দ্রুত স্থানান্তরের জন্য অপ্টিমাইজ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, অটোমোবাইল গুলি চালানো অটোর্যাক রেলগাড়ি এবং রোল-অন / রোল-অফ জাহাজ দ্বারা চালিত হয়, যা ক্রেন ছাড়াই লোড করা যায় অন্যান্য সরঞ্জাম স্ট্যান্ডার্ডযুক্ত পাত্রে সাধারণ হ্যান্ডলিং সরঞ্জামের ব্যবহার এবং ব্রেক বাল্ক হ্যান্ডলিং অমান্য করে। ট্রান্সলোডিং প্রায়ই শ্রেণিবিন্যাস এবং রাউটিং সুবিধার সাথে মিলিত হয়, যেহেতু পরে প্রায়ই পণ্যগুলি পরিচালনা করতে হয়। রেলওয়ে সাইডিং এবং ব্রেক-অফ-গেজ স্টেশন এ সঞ্চালিত হতে পারে। ট্রান্সলোডিং ব্যবস্থার দ্বারা অনেক সময় বন্দরের পন্য পরিবহন করা হয়। ভারতের কলকাতা বন্দরে সবচেয়ে বেশি ট্রান্সলোডিং পদ্ধতিতে পন্য পরিবহন করা হয়। পিপিপি মডেল অনুসরণ করে এই কাজে কেওপিটি-র সঙ্গে হাত মিলিয়েছে জিন্দল আইটিএফ। ২৫০ কোটি টাকা লগ্নি করেছে তারা। জিন্দল আইটিএফ-এরই এমভি যুগলরাজ এবং এমভি ভিগনরাজ নামে দু’টি ট্রান্সলোডার এখন কাজ সামলাচ্ছে। এরা একসঙ্গে অনেকগুলো ক্রেনের সাহায্যে বড় জাহাজ থেকে নির্বিঘ্নে পণ্য খালাস করতে পারে এবং সেই পণ্য ওই সব ক্রেনের সাহায্যেই ছোট জাহাজে তুলেও দিতে পারে। ২০১৩ থেকে ২০১৫ অবধি ১৭টি বড় জাহাজে ট্রান্সলোডিং চালানো হয়েছে। পণ্য নেমেছে ১২ লক্ষ ১৭ হাজার ২৪৬ মেট্রিক টন। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে ট্রান্সলোডিং-এর কাজ শুরু হয়েছে। বর্তমানে বঙ্গোপসাগরের মধ্যে তিনটি এলাকায়— স্যান্ডহেডস, কণিকা স্যান্ড এবং সাগরে— ট্রান্সলোডিং চলছে। ফলে ২০১৪-১৫তেই কলকাতা ও হলদিয়া বন্দরে পণ্য আমদানির পরিমাণ ১২ শতাংশ বাড়েছে। সে বার ৪ কোটি ৬০ লক্ষ ২৯ হাজার টন পণ্য খালাস করেছিল কেওপিটি।
বিশ্বের বহু বন্দরে ট্রান্সলোডিং পদ্ধতিতে পন্য পরিবহন করা হয়। | প্রায় মালামাল বহন করতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি দ্রুত স্থানান্তরের জন্য কী করা হয়? | {
"answer_start": [
818,
818
],
"text": [
"অপ্টিমাইজ",
"অপ্টিমাইজ"
]
} |
bn_wiki_0427_03 | ট্রান্সলোডিং | ট্র্যাডহোডিং এবং ট্রান্সশিপমেন্টের মধ্যে আধুনিক পার্থক্যটি বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি মধ্য বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে গণনা করা হয় নি, যখন গেজ বিরতির আলোচনার প্রায়ই ব্যবহৃত ট্রান্সশিপমেন্ট ব্যবহার করা হয় যা আজকের যত্নশীল ব্যবহারের জন্য ট্রোডলডিং ডাকবে, অথবা কোনও সংমিশ্রণে ট্রান্সলোডিং এবং ট্রান্সশিপমেন্ট। ট্রান্সলোডিং যে কোনো জায়গায় ঘটতে পারে। একটি ট্রাক অন্য ট্রাক বা ট্রেন পর্যন্ত টানতে পারে, এবং অনুবাদ টিমস্টার এবং স্টিভডোর এর চেয়ে আরও সুবিবেচনাপূর্ণ উপায় দ্বারা সম্পন্ন হতে পারে। গতি এবং দক্ষতা স্বার্থে, তবে, বিশেষ সরঞ্জাম বিভিন্ন বিভিন্ন পণ্য হ্যান্ডেল ব্যবহৃত হয়। এভাবে, কন্টেনারগুলি এবং কয়লা জেটি এর সাথে কার ডাম্পার, লোডার, কনভেয়র এবং আনলোড এবং লোড রেল গাড়ি এবং জাহাজ জন্য অন্যান্য সরঞ্জাম দ্রুত এবং একটি ন্যূনতম কর্মীদের সঙ্গে।
প্রায়ই মালামাল বহন করতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি দ্রুত স্থানান্তরের জন্য অপ্টিমাইজ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, অটোমোবাইল গুলি চালানো অটোর্যাক রেলগাড়ি এবং রোল-অন / রোল-অফ জাহাজ দ্বারা চালিত হয়, যা ক্রেন ছাড়াই লোড করা যায় অন্যান্য সরঞ্জাম স্ট্যান্ডার্ডযুক্ত পাত্রে সাধারণ হ্যান্ডলিং সরঞ্জামের ব্যবহার এবং ব্রেক বাল্ক হ্যান্ডলিং অমান্য করে। ট্রান্সলোডিং প্রায়ই শ্রেণিবিন্যাস এবং রাউটিং সুবিধার সাথে মিলিত হয়, যেহেতু পরে প্রায়ই পণ্যগুলি পরিচালনা করতে হয়। রেলওয়ে সাইডিং এবং ব্রেক-অফ-গেজ স্টেশন এ সঞ্চালিত হতে পারে। ট্রান্সলোডিং ব্যবস্থার দ্বারা অনেক সময় বন্দরের পন্য পরিবহন করা হয়। ভারতের কলকাতা বন্দরে সবচেয়ে বেশি ট্রান্সলোডিং পদ্ধতিতে পন্য পরিবহন করা হয়। পিপিপি মডেল অনুসরণ করে এই কাজে কেওপিটি-র সঙ্গে হাত মিলিয়েছে জিন্দল আইটিএফ। ২৫০ কোটি টাকা লগ্নি করেছে তারা। জিন্দল আইটিএফ-এরই এমভি যুগলরাজ এবং এমভি ভিগনরাজ নামে দু’টি ট্রান্সলোডার এখন কাজ সামলাচ্ছে। এরা একসঙ্গে অনেকগুলো ক্রেনের সাহায্যে বড় জাহাজ থেকে নির্বিঘ্নে পণ্য খালাস করতে পারে এবং সেই পণ্য ওই সব ক্রেনের সাহায্যেই ছোট জাহাজে তুলেও দিতে পারে। ২০১৩ থেকে ২০১৫ অবধি ১৭টি বড় জাহাজে ট্রান্সলোডিং চালানো হয়েছে। পণ্য নেমেছে ১২ লক্ষ ১৭ হাজার ২৪৬ মেট্রিক টন। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে ট্রান্সলোডিং-এর কাজ শুরু হয়েছে। বর্তমানে বঙ্গোপসাগরের মধ্যে তিনটি এলাকায়— স্যান্ডহেডস, কণিকা স্যান্ড এবং সাগরে— ট্রান্সলোডিং চলছে। ফলে ২০১৪-১৫তেই কলকাতা ও হলদিয়া বন্দরে পণ্য আমদানির পরিমাণ ১২ শতাংশ বাড়েছে। সে বার ৪ কোটি ৬০ লক্ষ ২৯ হাজার টন পণ্য খালাস করেছিল কেওপিটি।
বিশ্বের বহু বন্দরে ট্রান্সলোডিং পদ্ধতিতে পন্য পরিবহন করা হয়। | ভারতের কোন অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি ট্রান্সলেট পদ্ধতিতে পণ্য পরিবহন করা হয়? | {
"answer_start": [
1335,
1335
],
"text": [
"কলকাতা বন্দরে",
"কলকাতা বন্দরে"
]
} |