id
stringlengths 15
15
| title
stringlengths 2
1.44k
| context
stringlengths 179
4.78k
| question
stringlengths 6
207
| answers
dict |
---|---|---|---|---|
bn_wiki_0427_04 | ট্রান্সলোডিং | ট্র্যাডহোডিং এবং ট্রান্সশিপমেন্টের মধ্যে আধুনিক পার্থক্যটি বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি মধ্য বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে গণনা করা হয় নি, যখন গেজ বিরতির আলোচনার প্রায়ই ব্যবহৃত ট্রান্সশিপমেন্ট ব্যবহার করা হয় যা আজকের যত্নশীল ব্যবহারের জন্য ট্রোডলডিং ডাকবে, অথবা কোনও সংমিশ্রণে ট্রান্সলোডিং এবং ট্রান্সশিপমেন্ট। ট্রান্সলোডিং যে কোনো জায়গায় ঘটতে পারে। একটি ট্রাক অন্য ট্রাক বা ট্রেন পর্যন্ত টানতে পারে, এবং অনুবাদ টিমস্টার এবং স্টিভডোর এর চেয়ে আরও সুবিবেচনাপূর্ণ উপায় দ্বারা সম্পন্ন হতে পারে। গতি এবং দক্ষতা স্বার্থে, তবে, বিশেষ সরঞ্জাম বিভিন্ন বিভিন্ন পণ্য হ্যান্ডেল ব্যবহৃত হয়। এভাবে, কন্টেনারগুলি এবং কয়লা জেটি এর সাথে কার ডাম্পার, লোডার, কনভেয়র এবং আনলোড এবং লোড রেল গাড়ি এবং জাহাজ জন্য অন্যান্য সরঞ্জাম দ্রুত এবং একটি ন্যূনতম কর্মীদের সঙ্গে।
প্রায়ই মালামাল বহন করতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি দ্রুত স্থানান্তরের জন্য অপ্টিমাইজ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, অটোমোবাইল গুলি চালানো অটোর্যাক রেলগাড়ি এবং রোল-অন / রোল-অফ জাহাজ দ্বারা চালিত হয়, যা ক্রেন ছাড়াই লোড করা যায় অন্যান্য সরঞ্জাম স্ট্যান্ডার্ডযুক্ত পাত্রে সাধারণ হ্যান্ডলিং সরঞ্জামের ব্যবহার এবং ব্রেক বাল্ক হ্যান্ডলিং অমান্য করে। ট্রান্সলোডিং প্রায়ই শ্রেণিবিন্যাস এবং রাউটিং সুবিধার সাথে মিলিত হয়, যেহেতু পরে প্রায়ই পণ্যগুলি পরিচালনা করতে হয়। রেলওয়ে সাইডিং এবং ব্রেক-অফ-গেজ স্টেশন এ সঞ্চালিত হতে পারে। ট্রান্সলোডিং ব্যবস্থার দ্বারা অনেক সময় বন্দরের পন্য পরিবহন করা হয়। ভারতের কলকাতা বন্দরে সবচেয়ে বেশি ট্রান্সলোডিং পদ্ধতিতে পন্য পরিবহন করা হয়। পিপিপি মডেল অনুসরণ করে এই কাজে কেওপিটি-র সঙ্গে হাত মিলিয়েছে জিন্দল আইটিএফ। ২৫০ কোটি টাকা লগ্নি করেছে তারা। জিন্দল আইটিএফ-এরই এমভি যুগলরাজ এবং এমভি ভিগনরাজ নামে দু’টি ট্রান্সলোডার এখন কাজ সামলাচ্ছে। এরা একসঙ্গে অনেকগুলো ক্রেনের সাহায্যে বড় জাহাজ থেকে নির্বিঘ্নে পণ্য খালাস করতে পারে এবং সেই পণ্য ওই সব ক্রেনের সাহায্যেই ছোট জাহাজে তুলেও দিতে পারে। ২০১৩ থেকে ২০১৫ অবধি ১৭টি বড় জাহাজে ট্রান্সলোডিং চালানো হয়েছে। পণ্য নেমেছে ১২ লক্ষ ১৭ হাজার ২৪৬ মেট্রিক টন। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে ট্রান্সলোডিং-এর কাজ শুরু হয়েছে। বর্তমানে বঙ্গোপসাগরের মধ্যে তিনটি এলাকায়— স্যান্ডহেডস, কণিকা স্যান্ড এবং সাগরে— ট্রান্সলোডিং চলছে। ফলে ২০১৪-১৫তেই কলকাতা ও হলদিয়া বন্দরে পণ্য আমদানির পরিমাণ ১২ শতাংশ বাড়েছে। সে বার ৪ কোটি ৬০ লক্ষ ২৯ হাজার টন পণ্য খালাস করেছিল কেওপিটি।
বিশ্বের বহু বন্দরে ট্রান্সলোডিং পদ্ধতিতে পন্য পরিবহন করা হয়। | কোন মডেল অনুসরণ করে ট্রান্সলোডিং কাজে কে ও পি টি এর সঙ্গে হাত মিলিয়েছে জিন্দল আইটিএফ? | {
"answer_start": [
1405,
1405
],
"text": [
"পিপিপি মডেল অনুসরণ করে ",
"পিপিপি মডেল অনুসরণ করে "
]
} |
bn_wiki_0427_05 | ট্রান্সলোডিং | ট্র্যাডহোডিং এবং ট্রান্সশিপমেন্টের মধ্যে আধুনিক পার্থক্যটি বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি মধ্য বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে গণনা করা হয় নি, যখন গেজ বিরতির আলোচনার প্রায়ই ব্যবহৃত ট্রান্সশিপমেন্ট ব্যবহার করা হয় যা আজকের যত্নশীল ব্যবহারের জন্য ট্রোডলডিং ডাকবে, অথবা কোনও সংমিশ্রণে ট্রান্সলোডিং এবং ট্রান্সশিপমেন্ট। ট্রান্সলোডিং যে কোনো জায়গায় ঘটতে পারে। একটি ট্রাক অন্য ট্রাক বা ট্রেন পর্যন্ত টানতে পারে, এবং অনুবাদ টিমস্টার এবং স্টিভডোর এর চেয়ে আরও সুবিবেচনাপূর্ণ উপায় দ্বারা সম্পন্ন হতে পারে। গতি এবং দক্ষতা স্বার্থে, তবে, বিশেষ সরঞ্জাম বিভিন্ন বিভিন্ন পণ্য হ্যান্ডেল ব্যবহৃত হয়। এভাবে, কন্টেনারগুলি এবং কয়লা জেটি এর সাথে কার ডাম্পার, লোডার, কনভেয়র এবং আনলোড এবং লোড রেল গাড়ি এবং জাহাজ জন্য অন্যান্য সরঞ্জাম দ্রুত এবং একটি ন্যূনতম কর্মীদের সঙ্গে।
প্রায়ই মালামাল বহন করতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি দ্রুত স্থানান্তরের জন্য অপ্টিমাইজ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, অটোমোবাইল গুলি চালানো অটোর্যাক রেলগাড়ি এবং রোল-অন / রোল-অফ জাহাজ দ্বারা চালিত হয়, যা ক্রেন ছাড়াই লোড করা যায় অন্যান্য সরঞ্জাম স্ট্যান্ডার্ডযুক্ত পাত্রে সাধারণ হ্যান্ডলিং সরঞ্জামের ব্যবহার এবং ব্রেক বাল্ক হ্যান্ডলিং অমান্য করে। ট্রান্সলোডিং প্রায়ই শ্রেণিবিন্যাস এবং রাউটিং সুবিধার সাথে মিলিত হয়, যেহেতু পরে প্রায়ই পণ্যগুলি পরিচালনা করতে হয়। রেলওয়ে সাইডিং এবং ব্রেক-অফ-গেজ স্টেশন এ সঞ্চালিত হতে পারে। ট্রান্সলোডিং ব্যবস্থার দ্বারা অনেক সময় বন্দরের পন্য পরিবহন করা হয়। ভারতের কলকাতা বন্দরে সবচেয়ে বেশি ট্রান্সলোডিং পদ্ধতিতে পন্য পরিবহন করা হয়। পিপিপি মডেল অনুসরণ করে এই কাজে কেওপিটি-র সঙ্গে হাত মিলিয়েছে জিন্দল আইটিএফ। ২৫০ কোটি টাকা লগ্নি করেছে তারা। জিন্দল আইটিএফ-এরই এমভি যুগলরাজ এবং এমভি ভিগনরাজ নামে দু’টি ট্রান্সলোডার এখন কাজ সামলাচ্ছে। এরা একসঙ্গে অনেকগুলো ক্রেনের সাহায্যে বড় জাহাজ থেকে নির্বিঘ্নে পণ্য খালাস করতে পারে এবং সেই পণ্য ওই সব ক্রেনের সাহায্যেই ছোট জাহাজে তুলেও দিতে পারে। ২০১৩ থেকে ২০১৫ অবধি ১৭টি বড় জাহাজে ট্রান্সলোডিং চালানো হয়েছে। পণ্য নেমেছে ১২ লক্ষ ১৭ হাজার ২৪৬ মেট্রিক টন। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে ট্রান্সলোডিং-এর কাজ শুরু হয়েছে। বর্তমানে বঙ্গোপসাগরের মধ্যে তিনটি এলাকায়— স্যান্ডহেডস, কণিকা স্যান্ড এবং সাগরে— ট্রান্সলোডিং চলছে। ফলে ২০১৪-১৫তেই কলকাতা ও হলদিয়া বন্দরে পণ্য আমদানির পরিমাণ ১২ শতাংশ বাড়েছে। সে বার ৪ কোটি ৬০ লক্ষ ২৯ হাজার টন পণ্য খালাস করেছিল কেওপিটি।
বিশ্বের বহু বন্দরে ট্রান্সলোডিং পদ্ধতিতে পন্য পরিবহন করা হয়। | ট্রান্স লোডিং কেন ক্ষতির একটি উচ্চ ঝুঁকি সৃষ্টি করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1830_02 | গ্রেগর ইয়োহান মেন্ডেল | মেন্ডেল বিদ্যালয় শিক্ষার পর উচ্চশিক্ষার্থে বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে অধ্যয়ন শুরু করেন, কিন্তু আর্থিক কারণে তাঁর পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। পরে তিনি মাত্র একুশ বছর বয়সে ব্রানে (পূর্বে ব্রোনো) এক গির্জায় ধর্মযাজক হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ১৮৫১ খ্রিস্টাব্দে ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নের জন্য যান এবং ১৮৫১ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সেখানে পদার্থবিদ্যা, গনিত ও প্রকৃতিবিজ্ঞান অধ্যায়ন করেন। ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি ব্রানে ফিরে আসেন ও একটি বিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যা ও প্রকৃতিবিজ্ঞান বিষয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন। মেন্ডেল বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে পড়াশোনায় ততটা উল্লেখযোগ্য সাফল্য দেখাতে পারেননি তথাপি এই সময়কালের অনুশীলন তাকে তাঁর পরবর্তীকালের গবেষণায় বিশেষভাবে সাহায্য করেছিল।
মেন্ডেল মটর গাছের সাতটি বৈশিষ্ট্য নিয়ে কাজ করেছিলেন, যথাক্রমে: গাছের দৈর্ঘ্য, ফুলের রং, ফুলের অবস্থান, বীজের আকার, বীজপত্রের রং, শুঁটির আকার এবং কাঁচা শুঁটির রং। একটি উদাহরণ হিসাবে বীজের রং গ্রহণ করে মেন্ডেল দেখিয়েছিলেন যে, যখন একটি খাঁটি প্রজননকারী হলুদ বর্ণের মটর এবং একটি খাঁটি প্রজননকারী সবুজ বর্ণের মটরকে সংকরায়ন করা হয় তখন তাদের সন্তানরা সর্বদা হলুদ বর্ণের হয়। যাইহোক, পরবর্তী প্রজন্মে, সবুজ মটর ১টি সবুজ থেকে ৩টি হলুদের অনুপাতে পুনরায় আবির্ভূত হয়। এই ঘটনাটি ব্যাখ্যা করার জন্য, মেন্ডেল নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যে "প্রকট" এবং "প্রছন্ন" শব্দগুলি ব্যবহার করেছিলেন। পূর্ববর্তী উদাহরণে, সবুজ বৈশিষ্ট্য, যা প্রথম অপত্য জনুর মধ্যে অদৃশ্য হয়ে গেছে বলে মনে হয়, এটি অপ্রত্যাশিত এবং হলুদের উপর প্রভাবশালী। তিনি ১৮৬৬ সালে তার কাজ প্রকাশ করেন, অদৃশ্য "ফ্যাক্টর"-এর ক্রিয়া প্রদর্শন করে - যাকে এখন জিন বলা হয় - অনুমানযোগ্যভাবে একটি জীবের বৈশিষ্ট্য নির্ধারণে। | কত বছর বয়সে গির্জায় মেন্ডেল ধর্মযাজক হিসেবে যোগদান করেন? | {
"answer_start": [
149,
149
],
"text": [
"একুশ ",
"একুশ "
]
} |
bn_wiki_1830_04 | গ্রেগর ইয়োহান মেন্ডেল | মেন্ডেল বিদ্যালয় শিক্ষার পর উচ্চশিক্ষার্থে বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে অধ্যয়ন শুরু করেন, কিন্তু আর্থিক কারণে তাঁর পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। পরে তিনি মাত্র একুশ বছর বয়সে ব্রানে (পূর্বে ব্রোনো) এক গির্জায় ধর্মযাজক হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ১৮৫১ খ্রিস্টাব্দে ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নের জন্য যান এবং ১৮৫১ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সেখানে পদার্থবিদ্যা, গনিত ও প্রকৃতিবিজ্ঞান অধ্যায়ন করেন। ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি ব্রানে ফিরে আসেন ও একটি বিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যা ও প্রকৃতিবিজ্ঞান বিষয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন। মেন্ডেল বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে পড়াশোনায় ততটা উল্লেখযোগ্য সাফল্য দেখাতে পারেননি তথাপি এই সময়কালের অনুশীলন তাকে তাঁর পরবর্তীকালের গবেষণায় বিশেষভাবে সাহায্য করেছিল।
মেন্ডেল মটর গাছের সাতটি বৈশিষ্ট্য নিয়ে কাজ করেছিলেন, যথাক্রমে: গাছের দৈর্ঘ্য, ফুলের রং, ফুলের অবস্থান, বীজের আকার, বীজপত্রের রং, শুঁটির আকার এবং কাঁচা শুঁটির রং। একটি উদাহরণ হিসাবে বীজের রং গ্রহণ করে মেন্ডেল দেখিয়েছিলেন যে, যখন একটি খাঁটি প্রজননকারী হলুদ বর্ণের মটর এবং একটি খাঁটি প্রজননকারী সবুজ বর্ণের মটরকে সংকরায়ন করা হয় তখন তাদের সন্তানরা সর্বদা হলুদ বর্ণের হয়। যাইহোক, পরবর্তী প্রজন্মে, সবুজ মটর ১টি সবুজ থেকে ৩টি হলুদের অনুপাতে পুনরায় আবির্ভূত হয়। এই ঘটনাটি ব্যাখ্যা করার জন্য, মেন্ডেল নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যে "প্রকট" এবং "প্রছন্ন" শব্দগুলি ব্যবহার করেছিলেন। পূর্ববর্তী উদাহরণে, সবুজ বৈশিষ্ট্য, যা প্রথম অপত্য জনুর মধ্যে অদৃশ্য হয়ে গেছে বলে মনে হয়, এটি অপ্রত্যাশিত এবং হলুদের উপর প্রভাবশালী। তিনি ১৮৬৬ সালে তার কাজ প্রকাশ করেন, অদৃশ্য "ফ্যাক্টর"-এর ক্রিয়া প্রদর্শন করে - যাকে এখন জিন বলা হয় - অনুমানযোগ্যভাবে একটি জীবের বৈশিষ্ট্য নির্ধারণে। | গ্রেগর জোহান মেন্ডেল কোন বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1830_05 | গ্রেগর ইয়োহান মেন্ডেল | মেন্ডেল বিদ্যালয় শিক্ষার পর উচ্চশিক্ষার্থে বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে অধ্যয়ন শুরু করেন, কিন্তু আর্থিক কারণে তাঁর পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। পরে তিনি মাত্র একুশ বছর বয়সে ব্রানে (পূর্বে ব্রোনো) এক গির্জায় ধর্মযাজক হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ১৮৫১ খ্রিস্টাব্দে ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নের জন্য যান এবং ১৮৫১ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সেখানে পদার্থবিদ্যা, গনিত ও প্রকৃতিবিজ্ঞান অধ্যায়ন করেন। ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি ব্রানে ফিরে আসেন ও একটি বিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যা ও প্রকৃতিবিজ্ঞান বিষয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন। মেন্ডেল বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে পড়াশোনায় ততটা উল্লেখযোগ্য সাফল্য দেখাতে পারেননি তথাপি এই সময়কালের অনুশীলন তাকে তাঁর পরবর্তীকালের গবেষণায় বিশেষভাবে সাহায্য করেছিল।
মেন্ডেল মটর গাছের সাতটি বৈশিষ্ট্য নিয়ে কাজ করেছিলেন, যথাক্রমে: গাছের দৈর্ঘ্য, ফুলের রং, ফুলের অবস্থান, বীজের আকার, বীজপত্রের রং, শুঁটির আকার এবং কাঁচা শুঁটির রং। একটি উদাহরণ হিসাবে বীজের রং গ্রহণ করে মেন্ডেল দেখিয়েছিলেন যে, যখন একটি খাঁটি প্রজননকারী হলুদ বর্ণের মটর এবং একটি খাঁটি প্রজননকারী সবুজ বর্ণের মটরকে সংকরায়ন করা হয় তখন তাদের সন্তানরা সর্বদা হলুদ বর্ণের হয়। যাইহোক, পরবর্তী প্রজন্মে, সবুজ মটর ১টি সবুজ থেকে ৩টি হলুদের অনুপাতে পুনরায় আবির্ভূত হয়। এই ঘটনাটি ব্যাখ্যা করার জন্য, মেন্ডেল নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যে "প্রকট" এবং "প্রছন্ন" শব্দগুলি ব্যবহার করেছিলেন। পূর্ববর্তী উদাহরণে, সবুজ বৈশিষ্ট্য, যা প্রথম অপত্য জনুর মধ্যে অদৃশ্য হয়ে গেছে বলে মনে হয়, এটি অপ্রত্যাশিত এবং হলুদের উপর প্রভাবশালী। তিনি ১৮৬৬ সালে তার কাজ প্রকাশ করেন, অদৃশ্য "ফ্যাক্টর"-এর ক্রিয়া প্রদর্শন করে - যাকে এখন জিন বলা হয় - অনুমানযোগ্যভাবে একটি জীবের বৈশিষ্ট্য নির্ধারণে। | মেন্ডেল মটর গাছের কয়টি বৈশিষ্ট্য নিয়ে কাজ করেছিলেন? | {
"answer_start": [
709,
709
],
"text": [
"সাতটি",
"সাতটি"
]
} |
bn_wiki_1735_01 | সিটি হান্টার | ২০১৯ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি অ্যানিপ্লেক্সের প্রযোজনায় জাপানে সিটি হান্টার দ্য মুভি: শিনজুকু প্রাইভেট আইজ একটি নতুন চলচ্চিত্র মুক্তি দেওয়া হয়। চলচ্চিত্রটির অ্যানিমেশনের কাজ করে সানরাইজ ও পরিচালনা করে কেঞ্জি কোদামা। ক্যাটস আই মাঙ্গার কিসুগি বোনেরা এই চলচ্চিত্রে ক্রসওভার হিসেবে আবির্ভূত হয়। তেরুও সাতোহ এবং তাকাহিকো কিয়ুগো এর পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। অন্যদিকে কুমিকো তাকাহাশি এর চরিত্রনির্মাণ এবং তাকু ইওয়াসাকি এর সঙ্গীত পরিচালনা করেন। চলচ্চিত্রটি জাপানি বক্স অফিসে চতুর্থ স্থান দখল করে। ২০১৯ সালের ১৭ মার্চ নাগাদ এটি সর্বমোট ১,৪০,৪৭,৪৭,৩২০ (১২.১৬ মিলিয়ন ডলার) আয় করে। ১৫ এপ্রিল ২০১৯-এর হিসাবানুসারে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার দুই মাসের মধ্যে ১,৫০,২৬,৬৫,৪৪০ ($১,৩৭,৮৪,৬৯৯) আয় করে ২০১৯ সালের তৃতীয় সর্বোচ্চ আয় করা জাপানি অ্যানিমে চলচ্চিত্রের মর্যাদা লাভ করে। ২০১৯ সালের শেষ নাগাদ এটি জাপানে ১.৫৩ বিলিয়ন (১৪ মিলিয়ন ডলার) আয় করে। শিনজুকু প্রাইভেট আইজ সে বছরের ১৩ জুন ফ্রান্সে মুক্তি পায়। সিটি হান্টার অবলম্বনে নির্মিত ফরাসি লাইভ-অ্যাকশন চলচ্চিত্র নিকি লারসন এৎ লা পারফুম ডি কিউপিডন-এর পরিচালক ফিলিপ লাচেউ শিনজুকু প্রাইভেট আইজ-এর ফরাসি ভাষার পরিবেশনার দায়িত্বে ছিলেন। ডিস্কোটেক মিডিয়া চলচ্চিত্রটি ইংরেজি ডাবিংসহ ২০১৯ সালের ওটাকোনে প্রদর্শন করে। | কার প্রযোজনায় জাপানে সিটি হান্টার দ্য মুভি: শিনজুকু প্রাইভেট আইজ মুক্তি পায়? | {
"answer_start": [
25,
25
],
"text": [
"অ্যানিপ্লেক্স",
"অ্যানিপ্লেক্স"
]
} |
bn_wiki_1735_02 | সিটি হান্টার | ২০১৯ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি অ্যানিপ্লেক্সের প্রযোজনায় জাপানে সিটি হান্টার দ্য মুভি: শিনজুকু প্রাইভেট আইজ একটি নতুন চলচ্চিত্র মুক্তি দেওয়া হয়। চলচ্চিত্রটির অ্যানিমেশনের কাজ করে সানরাইজ ও পরিচালনা করে কেঞ্জি কোদামা। ক্যাটস আই মাঙ্গার কিসুগি বোনেরা এই চলচ্চিত্রে ক্রসওভার হিসেবে আবির্ভূত হয়। তেরুও সাতোহ এবং তাকাহিকো কিয়ুগো এর পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। অন্যদিকে কুমিকো তাকাহাশি এর চরিত্রনির্মাণ এবং তাকু ইওয়াসাকি এর সঙ্গীত পরিচালনা করেন। চলচ্চিত্রটি জাপানি বক্স অফিসে চতুর্থ স্থান দখল করে। ২০১৯ সালের ১৭ মার্চ নাগাদ এটি সর্বমোট ১,৪০,৪৭,৪৭,৩২০ (১২.১৬ মিলিয়ন ডলার) আয় করে। ১৫ এপ্রিল ২০১৯-এর হিসাবানুসারে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার দুই মাসের মধ্যে ১,৫০,২৬,৬৫,৪৪০ ($১,৩৭,৮৪,৬৯৯) আয় করে ২০১৯ সালের তৃতীয় সর্বোচ্চ আয় করা জাপানি অ্যানিমে চলচ্চিত্রের মর্যাদা লাভ করে। ২০১৯ সালের শেষ নাগাদ এটি জাপানে ১.৫৩ বিলিয়ন (১৪ মিলিয়ন ডলার) আয় করে। শিনজুকু প্রাইভেট আইজ সে বছরের ১৩ জুন ফ্রান্সে মুক্তি পায়। সিটি হান্টার অবলম্বনে নির্মিত ফরাসি লাইভ-অ্যাকশন চলচ্চিত্র নিকি লারসন এৎ লা পারফুম ডি কিউপিডন-এর পরিচালক ফিলিপ লাচেউ শিনজুকু প্রাইভেট আইজ-এর ফরাসি ভাষার পরিবেশনার দায়িত্বে ছিলেন। ডিস্কোটেক মিডিয়া চলচ্চিত্রটি ইংরেজি ডাবিংসহ ২০১৯ সালের ওটাকোনে প্রদর্শন করে। | চলচ্চিত্রটির অ্যানিমেশনের কাজ কে করে? | {
"answer_start": [
176,
176
],
"text": [
"সানরাইজ",
"সানরাইজ"
]
} |
bn_wiki_1735_04 | সিটি হান্টার | ২০১৯ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি অ্যানিপ্লেক্সের প্রযোজনায় জাপানে সিটি হান্টার দ্য মুভি: শিনজুকু প্রাইভেট আইজ একটি নতুন চলচ্চিত্র মুক্তি দেওয়া হয়। চলচ্চিত্রটির অ্যানিমেশনের কাজ করে সানরাইজ ও পরিচালনা করে কেঞ্জি কোদামা। ক্যাটস আই মাঙ্গার কিসুগি বোনেরা এই চলচ্চিত্রে ক্রসওভার হিসেবে আবির্ভূত হয়। তেরুও সাতোহ এবং তাকাহিকো কিয়ুগো এর পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। অন্যদিকে কুমিকো তাকাহাশি এর চরিত্রনির্মাণ এবং তাকু ইওয়াসাকি এর সঙ্গীত পরিচালনা করেন। চলচ্চিত্রটি জাপানি বক্স অফিসে চতুর্থ স্থান দখল করে। ২০১৯ সালের ১৭ মার্চ নাগাদ এটি সর্বমোট ১,৪০,৪৭,৪৭,৩২০ (১২.১৬ মিলিয়ন ডলার) আয় করে। ১৫ এপ্রিল ২০১৯-এর হিসাবানুসারে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার দুই মাসের মধ্যে ১,৫০,২৬,৬৫,৪৪০ ($১,৩৭,৮৪,৬৯৯) আয় করে ২০১৯ সালের তৃতীয় সর্বোচ্চ আয় করা জাপানি অ্যানিমে চলচ্চিত্রের মর্যাদা লাভ করে। ২০১৯ সালের শেষ নাগাদ এটি জাপানে ১.৫৩ বিলিয়ন (১৪ মিলিয়ন ডলার) আয় করে। শিনজুকু প্রাইভেট আইজ সে বছরের ১৩ জুন ফ্রান্সে মুক্তি পায়। সিটি হান্টার অবলম্বনে নির্মিত ফরাসি লাইভ-অ্যাকশন চলচ্চিত্র নিকি লারসন এৎ লা পারফুম ডি কিউপিডন-এর পরিচালক ফিলিপ লাচেউ শিনজুকু প্রাইভেট আইজ-এর ফরাসি ভাষার পরিবেশনার দায়িত্বে ছিলেন। ডিস্কোটেক মিডিয়া চলচ্চিত্রটি ইংরেজি ডাবিংসহ ২০১৯ সালের ওটাকোনে প্রদর্শন করে। | নিকি লারসন এৎ লা পারফুম ডি কিউপিডন-এর পরিচালক কে ছিলেন? | {
"answer_start": [
999,
999
],
"text": [
"ফিলিপ লাচেউ",
"ফিলিপ লাচেউ"
]
} |
bn_wiki_1735_05 | সিটি হান্টার | ২০১৯ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি অ্যানিপ্লেক্সের প্রযোজনায় জাপানে সিটি হান্টার দ্য মুভি: শিনজুকু প্রাইভেট আইজ একটি নতুন চলচ্চিত্র মুক্তি দেওয়া হয়। চলচ্চিত্রটির অ্যানিমেশনের কাজ করে সানরাইজ ও পরিচালনা করে কেঞ্জি কোদামা। ক্যাটস আই মাঙ্গার কিসুগি বোনেরা এই চলচ্চিত্রে ক্রসওভার হিসেবে আবির্ভূত হয়। তেরুও সাতোহ এবং তাকাহিকো কিয়ুগো এর পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। অন্যদিকে কুমিকো তাকাহাশি এর চরিত্রনির্মাণ এবং তাকু ইওয়াসাকি এর সঙ্গীত পরিচালনা করেন। চলচ্চিত্রটি জাপানি বক্স অফিসে চতুর্থ স্থান দখল করে। ২০১৯ সালের ১৭ মার্চ নাগাদ এটি সর্বমোট ১,৪০,৪৭,৪৭,৩২০ (১২.১৬ মিলিয়ন ডলার) আয় করে। ১৫ এপ্রিল ২০১৯-এর হিসাবানুসারে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার দুই মাসের মধ্যে ১,৫০,২৬,৬৫,৪৪০ ($১,৩৭,৮৪,৬৯৯) আয় করে ২০১৯ সালের তৃতীয় সর্বোচ্চ আয় করা জাপানি অ্যানিমে চলচ্চিত্রের মর্যাদা লাভ করে। ২০১৯ সালের শেষ নাগাদ এটি জাপানে ১.৫৩ বিলিয়ন (১৪ মিলিয়ন ডলার) আয় করে। শিনজুকু প্রাইভেট আইজ সে বছরের ১৩ জুন ফ্রান্সে মুক্তি পায়। সিটি হান্টার অবলম্বনে নির্মিত ফরাসি লাইভ-অ্যাকশন চলচ্চিত্র নিকি লারসন এৎ লা পারফুম ডি কিউপিডন-এর পরিচালক ফিলিপ লাচেউ শিনজুকু প্রাইভেট আইজ-এর ফরাসি ভাষার পরিবেশনার দায়িত্বে ছিলেন। ডিস্কোটেক মিডিয়া চলচ্চিত্রটি ইংরেজি ডাবিংসহ ২০১৯ সালের ওটাকোনে প্রদর্শন করে। | নিকি লারসন এৎ লা পারফুম ডি কিউপিডন কবে প্রকাশিত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2194_01 | কার্নিভাল | কার্নিভাল হল একটি উৎসব যা খ্রিস্টান ঐতিহ্যের দেশগুলোতে উদ্যাপন করা হয়। বিশেষভাবে, রোমান ক্যাথলিক ঐতিহ্যের দেশগুলোতে এবং অল্প সংখ্যক পূর্ব অর্থোডোক্স সমাজে। সাধারণত, প্রোটেস্ট্যান্টরা কার্নিভাল উদ্যাপন করে না, যেমন, ডেনমার্ক। কার্নিভাল উদ্যাপনগুলো প্রায়ই ক্রীড়নশীল এবং কল্পনাপ্রবণ কুচকাওয়াজ হিসেবে হয়ে থাকে যা জনগণের উপর প্রবল প্রভাব বিস্তার করে। কার্নিভালের নির্দিষ্ট চরিত্রগত এবং বৈশিষ্ট্যসূচক দিক হল মুখোশের ব্যবহার। লোকেরা পোশাক এবং মুখোশ পরিধান কার্নিভাল উদ্যাপন করে থাকে। আজ কার্নিভাল উদ্যাপনগুলোর মধ্যে ব্রাজিলের কার্নিভাল অতি সুপরিচিত। ২০১০ সালের গিনেস বিশ্ব রেকর্ড অনুসারে, রিউ দে জানেইরুর কার্নিভাল হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় কার্নিভাল এবং বৃহত্তম জনপ্রিয় অনূষ্ঠান। রিউ দে জানেইরুর কার্নিভাল বিশ্বের সর্বাপেক্ষা বিখ্যাত কার্নিভাল হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। | কার্নিভাল কী ? | {
"answer_start": [
13,
13
],
"text": [
"একটি উৎসব যা খ্রিস্টান ঐতিহ্যের দেশগুলোতে উদ্যাপন করা হয়",
"একটি উৎসব যা খ্রিস্টান ঐতিহ্যের দেশগুলোতে উদ্যাপন করা হয়"
]
} |
bn_wiki_2194_02 | কার্নিভাল | কার্নিভাল হল একটি উৎসব যা খ্রিস্টান ঐতিহ্যের দেশগুলোতে উদ্যাপন করা হয়। বিশেষভাবে, রোমান ক্যাথলিক ঐতিহ্যের দেশগুলোতে এবং অল্প সংখ্যক পূর্ব অর্থোডোক্স সমাজে। সাধারণত, প্রোটেস্ট্যান্টরা কার্নিভাল উদ্যাপন করে না, যেমন, ডেনমার্ক। কার্নিভাল উদ্যাপনগুলো প্রায়ই ক্রীড়নশীল এবং কল্পনাপ্রবণ কুচকাওয়াজ হিসেবে হয়ে থাকে যা জনগণের উপর প্রবল প্রভাব বিস্তার করে। কার্নিভালের নির্দিষ্ট চরিত্রগত এবং বৈশিষ্ট্যসূচক দিক হল মুখোশের ব্যবহার। লোকেরা পোশাক এবং মুখোশ পরিধান কার্নিভাল উদ্যাপন করে থাকে। আজ কার্নিভাল উদ্যাপনগুলোর মধ্যে ব্রাজিলের কার্নিভাল অতি সুপরিচিত। ২০১০ সালের গিনেস বিশ্ব রেকর্ড অনুসারে, রিউ দে জানেইরুর কার্নিভাল হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় কার্নিভাল এবং বৃহত্তম জনপ্রিয় অনূষ্ঠান। রিউ দে জানেইরুর কার্নিভাল বিশ্বের সর্বাপেক্ষা বিখ্যাত কার্নিভাল হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। | সাধারণত, কারা কার্নিভাল উদ্যাপন করে না ? | {
"answer_start": [
167,
167
],
"text": [
"প্রোটেস্ট্যান্টরা",
"প্রোটেস্ট্যান্টরা"
]
} |
bn_wiki_2194_03 | কার্নিভাল | কার্নিভাল হল একটি উৎসব যা খ্রিস্টান ঐতিহ্যের দেশগুলোতে উদ্যাপন করা হয়। বিশেষভাবে, রোমান ক্যাথলিক ঐতিহ্যের দেশগুলোতে এবং অল্প সংখ্যক পূর্ব অর্থোডোক্স সমাজে। সাধারণত, প্রোটেস্ট্যান্টরা কার্নিভাল উদ্যাপন করে না, যেমন, ডেনমার্ক। কার্নিভাল উদ্যাপনগুলো প্রায়ই ক্রীড়নশীল এবং কল্পনাপ্রবণ কুচকাওয়াজ হিসেবে হয়ে থাকে যা জনগণের উপর প্রবল প্রভাব বিস্তার করে। কার্নিভালের নির্দিষ্ট চরিত্রগত এবং বৈশিষ্ট্যসূচক দিক হল মুখোশের ব্যবহার। লোকেরা পোশাক এবং মুখোশ পরিধান কার্নিভাল উদ্যাপন করে থাকে। আজ কার্নিভাল উদ্যাপনগুলোর মধ্যে ব্রাজিলের কার্নিভাল অতি সুপরিচিত। ২০১০ সালের গিনেস বিশ্ব রেকর্ড অনুসারে, রিউ দে জানেইরুর কার্নিভাল হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় কার্নিভাল এবং বৃহত্তম জনপ্রিয় অনূষ্ঠান। রিউ দে জানেইরুর কার্নিভাল বিশ্বের সর্বাপেক্ষা বিখ্যাত কার্নিভাল হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। | কার্নিভালের নির্দিষ্ট চরিত্রগত এবং বৈশিষ্ট্যসূচক দিক কোনটি ? | {
"answer_start": [
410,
410
],
"text": [
"মুখোশের ব্যবহার",
"মুখোশের ব্যবহার"
]
} |
bn_wiki_2194_04 | কার্নিভাল | কার্নিভাল হল একটি উৎসব যা খ্রিস্টান ঐতিহ্যের দেশগুলোতে উদ্যাপন করা হয়। বিশেষভাবে, রোমান ক্যাথলিক ঐতিহ্যের দেশগুলোতে এবং অল্প সংখ্যক পূর্ব অর্থোডোক্স সমাজে। সাধারণত, প্রোটেস্ট্যান্টরা কার্নিভাল উদ্যাপন করে না, যেমন, ডেনমার্ক। কার্নিভাল উদ্যাপনগুলো প্রায়ই ক্রীড়নশীল এবং কল্পনাপ্রবণ কুচকাওয়াজ হিসেবে হয়ে থাকে যা জনগণের উপর প্রবল প্রভাব বিস্তার করে। কার্নিভালের নির্দিষ্ট চরিত্রগত এবং বৈশিষ্ট্যসূচক দিক হল মুখোশের ব্যবহার। লোকেরা পোশাক এবং মুখোশ পরিধান কার্নিভাল উদ্যাপন করে থাকে। আজ কার্নিভাল উদ্যাপনগুলোর মধ্যে ব্রাজিলের কার্নিভাল অতি সুপরিচিত। ২০১০ সালের গিনেস বিশ্ব রেকর্ড অনুসারে, রিউ দে জানেইরুর কার্নিভাল হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় কার্নিভাল এবং বৃহত্তম জনপ্রিয় অনূষ্ঠান। রিউ দে জানেইরুর কার্নিভাল বিশ্বের সর্বাপেক্ষা বিখ্যাত কার্নিভাল হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। | ২০১০ সালের গিনেস বিশ্ব রেকর্ড অনুসারে বিশ্বের সবচেয়ে বড় কার্নিভাল কোনটি ? | {
"answer_start": [
592,
591
],
"text": [
"রিউ দে জানেইরুর কার্নিভাল",
" রিউ দে জানেইরুর কার্নিভাল"
]
} |
bn_wiki_1842_01 | ডিএনএ অনুলিপন | একটি কোষে, ডিএনএ অনুলিপন নির্দিষ্ট অবস্থান জিনোমে শুরু হয় যাতে একটি প্রাণীর জিনগত উপাদান রয়েছে। নতুন সূত্রকের উৎপত্তির সময় হেলিকেজ নামক এনজাইম ডিএনএ-এর প্যাঁচ খুলতে সাহায্য করে যাতে দুটি রেপ্লিকেশন ফর্ক তৈরি হয়। ডিএনএ সংশ্লেষণের সূচনা এবং ধারাবাহিকতায় সহায়তার জন্য অনেকগুলো প্রোটিন প্রতিলিপি রেপ্লিকেশন ফর্কের সাথে যুক্ত থাকে। প্রধানত ডিএনএ পলিমারেজ এনজাইম নিউক্লিওটাইড যুক্ত করে নতুন সূত্রক সংশ্লেষ করে যা প্রতিটি (টেমপ্লেট) সূত্রকের পরিপূরক। ইন্টারফেজের এস- পর্যায়ে ডিএনএ প্রতিলিপন ঘটে থাকে।
ডিএনএ প্রতিলিপন (ডিএনএ বিবর্ধন) গবেষণাগারেও (কৃত্রিমভাবে, একটি কোষের বাইরে) করা যেতে পারে। কোষ থেকে বিচ্ছিন্ন ডিএনএ পলিমারেজ এবং কৃত্রিম ডিএনএ প্রাইমারগুলো একটি টেমপ্লেট ডিএনএ অণুতে ডিএনএ সংশ্লেষণ শুরু করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। পলিমারেজ চেইন বিক্রিয়া (পিসিআর), লাইগেজ চেইন বিক্রিয়া (এলসিআর), এবং ট্রান্সক্রিপশন প্রভাবিত পরিবর্ধন (টিএমএ) এর উদাহরণ। | নতুন সূত্রকের উৎপত্তির সময় কোন এনজাইম ডিএনএ-এর প্যাঁচ খুলতে সাহায্য করে? | {
"answer_start": [
126,
126
],
"text": [
"হেলিকেজ",
"হেলিকেজ"
]
} |
bn_wiki_1842_03 | ডিএনএ অনুলিপন | একটি কোষে, ডিএনএ অনুলিপন নির্দিষ্ট অবস্থান জিনোমে শুরু হয় যাতে একটি প্রাণীর জিনগত উপাদান রয়েছে। নতুন সূত্রকের উৎপত্তির সময় হেলিকেজ নামক এনজাইম ডিএনএ-এর প্যাঁচ খুলতে সাহায্য করে যাতে দুটি রেপ্লিকেশন ফর্ক তৈরি হয়। ডিএনএ সংশ্লেষণের সূচনা এবং ধারাবাহিকতায় সহায়তার জন্য অনেকগুলো প্রোটিন প্রতিলিপি রেপ্লিকেশন ফর্কের সাথে যুক্ত থাকে। প্রধানত ডিএনএ পলিমারেজ এনজাইম নিউক্লিওটাইড যুক্ত করে নতুন সূত্রক সংশ্লেষ করে যা প্রতিটি (টেমপ্লেট) সূত্রকের পরিপূরক। ইন্টারফেজের এস- পর্যায়ে ডিএনএ প্রতিলিপন ঘটে থাকে।
ডিএনএ প্রতিলিপন (ডিএনএ বিবর্ধন) গবেষণাগারেও (কৃত্রিমভাবে, একটি কোষের বাইরে) করা যেতে পারে। কোষ থেকে বিচ্ছিন্ন ডিএনএ পলিমারেজ এবং কৃত্রিম ডিএনএ প্রাইমারগুলো একটি টেমপ্লেট ডিএনএ অণুতে ডিএনএ সংশ্লেষণ শুরু করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। পলিমারেজ চেইন বিক্রিয়া (পিসিআর), লাইগেজ চেইন বিক্রিয়া (এলসিআর), এবং ট্রান্সক্রিপশন প্রভাবিত পরিবর্ধন (টিএমএ) এর উদাহরণ। | ইন্টারফেজের কোন পর্যায়ে ডিএনএ প্রতিলিপন ঘটে থাকে? | {
"answer_start": [
462,
462
],
"text": [
"এস- পর্যায়ে ",
"এস- পর্যায়ে "
]
} |
bn_wiki_1842_05 | ডিএনএ অনুলিপন | একটি কোষে, ডিএনএ অনুলিপন নির্দিষ্ট অবস্থান জিনোমে শুরু হয় যাতে একটি প্রাণীর জিনগত উপাদান রয়েছে। নতুন সূত্রকের উৎপত্তির সময় হেলিকেজ নামক এনজাইম ডিএনএ-এর প্যাঁচ খুলতে সাহায্য করে যাতে দুটি রেপ্লিকেশন ফর্ক তৈরি হয়। ডিএনএ সংশ্লেষণের সূচনা এবং ধারাবাহিকতায় সহায়তার জন্য অনেকগুলো প্রোটিন প্রতিলিপি রেপ্লিকেশন ফর্কের সাথে যুক্ত থাকে। প্রধানত ডিএনএ পলিমারেজ এনজাইম নিউক্লিওটাইড যুক্ত করে নতুন সূত্রক সংশ্লেষ করে যা প্রতিটি (টেমপ্লেট) সূত্রকের পরিপূরক। ইন্টারফেজের এস- পর্যায়ে ডিএনএ প্রতিলিপন ঘটে থাকে।
ডিএনএ প্রতিলিপন (ডিএনএ বিবর্ধন) গবেষণাগারেও (কৃত্রিমভাবে, একটি কোষের বাইরে) করা যেতে পারে। কোষ থেকে বিচ্ছিন্ন ডিএনএ পলিমারেজ এবং কৃত্রিম ডিএনএ প্রাইমারগুলো একটি টেমপ্লেট ডিএনএ অণুতে ডিএনএ সংশ্লেষণ শুরু করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। পলিমারেজ চেইন বিক্রিয়া (পিসিআর), লাইগেজ চেইন বিক্রিয়া (এলসিআর), এবং ট্রান্সক্রিপশন প্রভাবিত পরিবর্ধন (টিএমএ) এর উদাহরণ। | ডিএনএ এর পূর্ণরূপ কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2625_01 | ইভ টিজিং | যদিও এই বিষয়টা ৬০-এর দশকের বেশি মনোযোগ পায় গণমাধ্যমে, কিন্তু এটা আসলে বিপদজনকভাবে বৃদ্ধি লাভ করে পরবর্তী দশকে যখন অধিকসংখ্যক মেয়েরা বিদ্যালয় ও কর্মক্ষেত্রে যেতে থাকে ঐতিহ্য পরিপন্থী হয়ে পুরুষের সাহচর্য ছাড়া। শীঘ্রই ভারতীয় সরকার এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে থাকে বিচারিক ও আইনগতভাবে এই ধরনের বিপজ্জনক ব্যাপারকে প্রতিহত করতে এবং পুলিশ ইভ টিজারদের ধরতে সচেষ্ট হয়ে ওঠে।এক্ষেত্রে মহিলা পুলিশের প্রয়োগ ভাল ফলাফল দেয়। বিভিন্ন ষরে মহিলা পুলিশের বিশেষ স্টেশন, মহিলাদের জন্য হেল্পলাইন চালু ও পুলিশের মাঝে ইভ টিজিং বিরোধী সেল গঠনের মাধ্যমে বিষয়টা পরিলক্ষিত হয় তখন। এ সময়ে প্রচুর অভিযোগ আসতে থাকে যৌন হয়রানির মতো ইভ টিজিংযের অভিযোগ নিয়ে কারণ জনসাধারণের দৃষ্টিভঙ্গি পালটে গিয়েছিল ইভ টিজারদের প্রতি।তবে ইভ টিজিংযের মাত্রা বাড়তেই থাকে যেমন তা পৌছে এসিড সন্ত্রাস পর্যন্ত , তাই তামিল নাড়ু সরকার ইভ টিজিংকে জামিন অযোগ্য অপরাধ হিসেবে চিহ্ণিত করে।এ সময়ে আরো দেখা যায় যে নারী অধিকার নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠনের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং কনেকে পুড়িয়ে মারার ঘটনাও বাড়তে থাকে।ইভ টিজিং-এর বিরুদ্ধে সোচ্চার আন্দোলনের ফলে দিল্লি ইভ টিজিং নিষিদ্ধকরণ বিল ১৯৮৪ পাস হয়। ১৯৯৮ সালে চেন্নাইয়ে সারিকা শাহ নামের ছাত্রীর মৃত্যুর ফলে ইভ টিজিং-এর বিরুদ্ধে শাস্তি আরও জোরদার করা হয়। এত ঘটনার পর কমপক্ষে আধা ডজন ঘটনা ঘটে আত্নহত্যার ইভ টিজিং-এর কারণে।২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে চারজন তরুণকে ভাদোদারার এম এস বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা নির্যাতন করে পরিবার ও সমাজ বিজ্ঞান অনুষদের কাছে কারণ তারা একটি ছাত্রীকে এসডি হল ছাত্রাবাসের কাছে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ছাত্রীকে বাজে মন্তব্য করছিল। মাঝে মাঝে সামজিক লোকলজ্জার ভয়ে মেয়েরা কোন অভিযোগও জানায় না , পুলিশ ইভ টিজারকে ছেড়ে দেয় পাবলিককে হাসানোর মতো মুরগা শাস্তি দিয়ে। ২০০৮ সালে দিল্লিতে বিচারক একজন ১৯ বছর বয়সী তরুণকে ছেড়ে দেয় ৫০০ জনসতেচনতামূলক লিফলেট বিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীদের মাঝে বিলি করার শাস্তি দিয়ে । | ইভ টিজিং কোন দশকে গণমাধ্যমে বেশি মনোযোগ পায় ? | {
"answer_start": [
16,
16
],
"text": [
"৬০-এর দশকে",
"৬০-এর দশকের "
]
} |
bn_wiki_2625_02 | ইভ টিজিং | যদিও এই বিষয়টা ৬০-এর দশকের বেশি মনোযোগ পায় গণমাধ্যমে, কিন্তু এটা আসলে বিপদজনকভাবে বৃদ্ধি লাভ করে পরবর্তী দশকে যখন অধিকসংখ্যক মেয়েরা বিদ্যালয় ও কর্মক্ষেত্রে যেতে থাকে ঐতিহ্য পরিপন্থী হয়ে পুরুষের সাহচর্য ছাড়া। শীঘ্রই ভারতীয় সরকার এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে থাকে বিচারিক ও আইনগতভাবে এই ধরনের বিপজ্জনক ব্যাপারকে প্রতিহত করতে এবং পুলিশ ইভ টিজারদের ধরতে সচেষ্ট হয়ে ওঠে।এক্ষেত্রে মহিলা পুলিশের প্রয়োগ ভাল ফলাফল দেয়। বিভিন্ন ষরে মহিলা পুলিশের বিশেষ স্টেশন, মহিলাদের জন্য হেল্পলাইন চালু ও পুলিশের মাঝে ইভ টিজিং বিরোধী সেল গঠনের মাধ্যমে বিষয়টা পরিলক্ষিত হয় তখন। এ সময়ে প্রচুর অভিযোগ আসতে থাকে যৌন হয়রানির মতো ইভ টিজিংযের অভিযোগ নিয়ে কারণ জনসাধারণের দৃষ্টিভঙ্গি পালটে গিয়েছিল ইভ টিজারদের প্রতি।তবে ইভ টিজিংযের মাত্রা বাড়তেই থাকে যেমন তা পৌছে এসিড সন্ত্রাস পর্যন্ত , তাই তামিল নাড়ু সরকার ইভ টিজিংকে জামিন অযোগ্য অপরাধ হিসেবে চিহ্ণিত করে।এ সময়ে আরো দেখা যায় যে নারী অধিকার নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠনের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং কনেকে পুড়িয়ে মারার ঘটনাও বাড়তে থাকে।ইভ টিজিং-এর বিরুদ্ধে সোচ্চার আন্দোলনের ফলে দিল্লি ইভ টিজিং নিষিদ্ধকরণ বিল ১৯৮৪ পাস হয়। ১৯৯৮ সালে চেন্নাইয়ে সারিকা শাহ নামের ছাত্রীর মৃত্যুর ফলে ইভ টিজিং-এর বিরুদ্ধে শাস্তি আরও জোরদার করা হয়। এত ঘটনার পর কমপক্ষে আধা ডজন ঘটনা ঘটে আত্নহত্যার ইভ টিজিং-এর কারণে।২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে চারজন তরুণকে ভাদোদারার এম এস বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা নির্যাতন করে পরিবার ও সমাজ বিজ্ঞান অনুষদের কাছে কারণ তারা একটি ছাত্রীকে এসডি হল ছাত্রাবাসের কাছে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ছাত্রীকে বাজে মন্তব্য করছিল। মাঝে মাঝে সামজিক লোকলজ্জার ভয়ে মেয়েরা কোন অভিযোগও জানায় না , পুলিশ ইভ টিজারকে ছেড়ে দেয় পাবলিককে হাসানোর মতো মুরগা শাস্তি দিয়ে। ২০০৮ সালে দিল্লিতে বিচারক একজন ১৯ বছর বয়সী তরুণকে ছেড়ে দেয় ৫০০ জনসতেচনতামূলক লিফলেট বিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীদের মাঝে বিলি করার শাস্তি দিয়ে । | ইভ টিজিং কখন বিপদজনকভাবে বৃদ্ধি লাভ করে ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2625_03 | ইভ টিজিং | যদিও এই বিষয়টা ৬০-এর দশকের বেশি মনোযোগ পায় গণমাধ্যমে, কিন্তু এটা আসলে বিপদজনকভাবে বৃদ্ধি লাভ করে পরবর্তী দশকে যখন অধিকসংখ্যক মেয়েরা বিদ্যালয় ও কর্মক্ষেত্রে যেতে থাকে ঐতিহ্য পরিপন্থী হয়ে পুরুষের সাহচর্য ছাড়া। শীঘ্রই ভারতীয় সরকার এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে থাকে বিচারিক ও আইনগতভাবে এই ধরনের বিপজ্জনক ব্যাপারকে প্রতিহত করতে এবং পুলিশ ইভ টিজারদের ধরতে সচেষ্ট হয়ে ওঠে।এক্ষেত্রে মহিলা পুলিশের প্রয়োগ ভাল ফলাফল দেয়। বিভিন্ন ষরে মহিলা পুলিশের বিশেষ স্টেশন, মহিলাদের জন্য হেল্পলাইন চালু ও পুলিশের মাঝে ইভ টিজিং বিরোধী সেল গঠনের মাধ্যমে বিষয়টা পরিলক্ষিত হয় তখন। এ সময়ে প্রচুর অভিযোগ আসতে থাকে যৌন হয়রানির মতো ইভ টিজিংযের অভিযোগ নিয়ে কারণ জনসাধারণের দৃষ্টিভঙ্গি পালটে গিয়েছিল ইভ টিজারদের প্রতি।তবে ইভ টিজিংযের মাত্রা বাড়তেই থাকে যেমন তা পৌছে এসিড সন্ত্রাস পর্যন্ত , তাই তামিল নাড়ু সরকার ইভ টিজিংকে জামিন অযোগ্য অপরাধ হিসেবে চিহ্ণিত করে।এ সময়ে আরো দেখা যায় যে নারী অধিকার নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠনের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং কনেকে পুড়িয়ে মারার ঘটনাও বাড়তে থাকে।ইভ টিজিং-এর বিরুদ্ধে সোচ্চার আন্দোলনের ফলে দিল্লি ইভ টিজিং নিষিদ্ধকরণ বিল ১৯৮৪ পাস হয়। ১৯৯৮ সালে চেন্নাইয়ে সারিকা শাহ নামের ছাত্রীর মৃত্যুর ফলে ইভ টিজিং-এর বিরুদ্ধে শাস্তি আরও জোরদার করা হয়। এত ঘটনার পর কমপক্ষে আধা ডজন ঘটনা ঘটে আত্নহত্যার ইভ টিজিং-এর কারণে।২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে চারজন তরুণকে ভাদোদারার এম এস বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা নির্যাতন করে পরিবার ও সমাজ বিজ্ঞান অনুষদের কাছে কারণ তারা একটি ছাত্রীকে এসডি হল ছাত্রাবাসের কাছে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ছাত্রীকে বাজে মন্তব্য করছিল। মাঝে মাঝে সামজিক লোকলজ্জার ভয়ে মেয়েরা কোন অভিযোগও জানায় না , পুলিশ ইভ টিজারকে ছেড়ে দেয় পাবলিককে হাসানোর মতো মুরগা শাস্তি দিয়ে। ২০০৮ সালে দিল্লিতে বিচারক একজন ১৯ বছর বয়সী তরুণকে ছেড়ে দেয় ৫০০ জনসতেচনতামূলক লিফলেট বিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীদের মাঝে বিলি করার শাস্তি দিয়ে । | কোন সরকার ইভ টিজিংকে জামিন অযোগ্য অপরাধ হিসেবে চিহ্ণিত করে ? | {
"answer_start": [
774,
774
],
"text": [
"তামিল নাড়ু সরকার",
"তামিল নাড়ু "
]
} |
bn_wiki_2492_01 | মেয়ে শক্তি | ডকটর ডেবি গিং, ডাবলিন সিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিউনিকেশন স্টাডিতে বিএ-এর সভাপতি, "গার্ল পাওয়ার" আদর্শের সমালোচনা করেছিলেন এবং ছোটো শিশুদের বিশেষ করে মেয়েদের যৌনতার সাথে যুক্ত করেছিলেন। উত্তর ক্যারোলিনা স্টেট ইউনিভার্সিটির এমি ম্যাকক্লুরে ক্ষমতায়নের ধারণা হিসাবে নারী শক্তির উপর অনেক আশা রাখার বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা দেন। তিনি বলেন, " ভোক্তাদের উপর ভিত্তি করে একটি মতাদর্শ কখনোই বৈপ্লবিক সামাজিক আন্দোলন হতে পারে না। এটি একটি বিপ্লবী আন্দোলন বলে মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে একটি বিপজ্জনক মিথ্যা যা শুধুমাত্র বিপণনকারীরাই আমাদের কাছে বিক্রি করে না কিন্তু আমরা প্রায়ই আনন্দসহকারে নিজেদের বিক্রি করি। " আজকের নারী কিরূপ প্রচার মাধ্যম কখন তার একটা সঙ্কীর্ন সংজ্ঞা উপস্থাপন করতে পারে।। যেমন একটি সাধারণ উদাহরণ হল জনপ্রিয় খেলনা ম্যাটেল বার্বি। সাম্প্রতিক "আমি হতে পারি" বার্বি "নারী শক্তির" এই ধারণাটি উত্থাপন করে: ছোট মেয়েরা যখন বড় হবে তখন তাদের ইচ্ছামত কিছুই হওতে পারে। যুক্তিযুক্তভাবে, বার্বি ছবিটি মেয়েদের বড় হয়ে ওঠার খুব সংকীর্ণ বিকল্পগুলি উপস্থাপন করতে পারে যার সাথে মেয়েরা নিজেদের সনাক্ত করতে পারে। দ্য গার্ডিয়ানের হান্না জেন পার্কিনসন এই শব্দটির সমালোচনা করে বলেন যে "অল্পবয়সী মহিলারা [নারীরা] নিজেদেরকে নারীবাদী বলে অভিহিত করে "মেয়ে" শব্দটি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য আরো আত্মবিশ্বাসী বোধ করছে এবং সমতা নীতি" অস্বীকার করে পিছনে সরিয়ে রাখছে, এই দাবি করে যে এটি প্রাপ্তবয়স্ক নারীদের মেয়ে হিসাবে উন্নীত করার আহ্বান প্রচার ।
| কে ক্ষমতায়নের ধারণা হিসাবে নারী শক্তির উপর অনেক আশা রাখার বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা দেন?
| {
"answer_start": [
223,
186
],
"text": [
"এমি ম্যাকক্লুরে",
"উত্তর ক্যারোলিনা স্টেট ইউনিভার্সিটির এমি ম্যাকক্লুরে"
]
} |
bn_wiki_2492_02 | মেয়ে শক্তি | ডকটর ডেবি গিং, ডাবলিন সিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিউনিকেশন স্টাডিতে বিএ-এর সভাপতি, "গার্ল পাওয়ার" আদর্শের সমালোচনা করেছিলেন এবং ছোটো শিশুদের বিশেষ করে মেয়েদের যৌনতার সাথে যুক্ত করেছিলেন। উত্তর ক্যারোলিনা স্টেট ইউনিভার্সিটির এমি ম্যাকক্লুরে ক্ষমতায়নের ধারণা হিসাবে নারী শক্তির উপর অনেক আশা রাখার বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা দেন। তিনি বলেন, " ভোক্তাদের উপর ভিত্তি করে একটি মতাদর্শ কখনোই বৈপ্লবিক সামাজিক আন্দোলন হতে পারে না। এটি একটি বিপ্লবী আন্দোলন বলে মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে একটি বিপজ্জনক মিথ্যা যা শুধুমাত্র বিপণনকারীরাই আমাদের কাছে বিক্রি করে না কিন্তু আমরা প্রায়ই আনন্দসহকারে নিজেদের বিক্রি করি। " আজকের নারী কিরূপ প্রচার মাধ্যম কখন তার একটা সঙ্কীর্ন সংজ্ঞা উপস্থাপন করতে পারে।। যেমন একটি সাধারণ উদাহরণ হল জনপ্রিয় খেলনা ম্যাটেল বার্বি। সাম্প্রতিক "আমি হতে পারি" বার্বি "নারী শক্তির" এই ধারণাটি উত্থাপন করে: ছোট মেয়েরা যখন বড় হবে তখন তাদের ইচ্ছামত কিছুই হওতে পারে। যুক্তিযুক্তভাবে, বার্বি ছবিটি মেয়েদের বড় হয়ে ওঠার খুব সংকীর্ণ বিকল্পগুলি উপস্থাপন করতে পারে যার সাথে মেয়েরা নিজেদের সনাক্ত করতে পারে। দ্য গার্ডিয়ানের হান্না জেন পার্কিনসন এই শব্দটির সমালোচনা করে বলেন যে "অল্পবয়সী মহিলারা [নারীরা] নিজেদেরকে নারীবাদী বলে অভিহিত করে "মেয়ে" শব্দটি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য আরো আত্মবিশ্বাসী বোধ করছে এবং সমতা নীতি" অস্বীকার করে পিছনে সরিয়ে রাখছে, এই দাবি করে যে এটি প্রাপ্তবয়স্ক নারীদের মেয়ে হিসাবে উন্নীত করার আহ্বান প্রচার ।
| সাম্প্রতিক "আমি হতে পারি" বার্বি কোন ধারণাটি উত্থাপন করে?
| {
"answer_start": [
805,
805
],
"text": [
"ছোট মেয়েরা যখন বড় হবে তখন তাদের ইচ্ছামত কিছুই হওতে পারে",
"ছোট মেয়েরা যখন বড় হবে তখন তাদের ইচ্ছামত কিছুই হওতে পারে"
]
} |
bn_wiki_2492_03 | মেয়ে শক্তি | ডকটর ডেবি গিং, ডাবলিন সিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিউনিকেশন স্টাডিতে বিএ-এর সভাপতি, "গার্ল পাওয়ার" আদর্শের সমালোচনা করেছিলেন এবং ছোটো শিশুদের বিশেষ করে মেয়েদের যৌনতার সাথে যুক্ত করেছিলেন। উত্তর ক্যারোলিনা স্টেট ইউনিভার্সিটির এমি ম্যাকক্লুরে ক্ষমতায়নের ধারণা হিসাবে নারী শক্তির উপর অনেক আশা রাখার বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা দেন। তিনি বলেন, " ভোক্তাদের উপর ভিত্তি করে একটি মতাদর্শ কখনোই বৈপ্লবিক সামাজিক আন্দোলন হতে পারে না। এটি একটি বিপ্লবী আন্দোলন বলে মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে একটি বিপজ্জনক মিথ্যা যা শুধুমাত্র বিপণনকারীরাই আমাদের কাছে বিক্রি করে না কিন্তু আমরা প্রায়ই আনন্দসহকারে নিজেদের বিক্রি করি। " আজকের নারী কিরূপ প্রচার মাধ্যম কখন তার একটা সঙ্কীর্ন সংজ্ঞা উপস্থাপন করতে পারে।। যেমন একটি সাধারণ উদাহরণ হল জনপ্রিয় খেলনা ম্যাটেল বার্বি। সাম্প্রতিক "আমি হতে পারি" বার্বি "নারী শক্তির" এই ধারণাটি উত্থাপন করে: ছোট মেয়েরা যখন বড় হবে তখন তাদের ইচ্ছামত কিছুই হওতে পারে। যুক্তিযুক্তভাবে, বার্বি ছবিটি মেয়েদের বড় হয়ে ওঠার খুব সংকীর্ণ বিকল্পগুলি উপস্থাপন করতে পারে যার সাথে মেয়েরা নিজেদের সনাক্ত করতে পারে। দ্য গার্ডিয়ানের হান্না জেন পার্কিনসন এই শব্দটির সমালোচনা করে বলেন যে "অল্পবয়সী মহিলারা [নারীরা] নিজেদেরকে নারীবাদী বলে অভিহিত করে "মেয়ে" শব্দটি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য আরো আত্মবিশ্বাসী বোধ করছে এবং সমতা নীতি" অস্বীকার করে পিছনে সরিয়ে রাখছে, এই দাবি করে যে এটি প্রাপ্তবয়স্ক নারীদের মেয়ে হিসাবে উন্নীত করার আহ্বান প্রচার ।
| অল্পবয়সী মহিলারা নিজেদেরকে কী বলে অভিহিত করে? | {
"answer_start": [
1111,
1111
],
"text": [
"নারীবাদী",
"নারীবাদী"
]
} |
bn_wiki_2492_04 | মেয়ে শক্তি | ডকটর ডেবি গিং, ডাবলিন সিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিউনিকেশন স্টাডিতে বিএ-এর সভাপতি, "গার্ল পাওয়ার" আদর্শের সমালোচনা করেছিলেন এবং ছোটো শিশুদের বিশেষ করে মেয়েদের যৌনতার সাথে যুক্ত করেছিলেন। উত্তর ক্যারোলিনা স্টেট ইউনিভার্সিটির এমি ম্যাকক্লুরে ক্ষমতায়নের ধারণা হিসাবে নারী শক্তির উপর অনেক আশা রাখার বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা দেন। তিনি বলেন, " ভোক্তাদের উপর ভিত্তি করে একটি মতাদর্শ কখনোই বৈপ্লবিক সামাজিক আন্দোলন হতে পারে না। এটি একটি বিপ্লবী আন্দোলন বলে মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে একটি বিপজ্জনক মিথ্যা যা শুধুমাত্র বিপণনকারীরাই আমাদের কাছে বিক্রি করে না কিন্তু আমরা প্রায়ই আনন্দসহকারে নিজেদের বিক্রি করি। " আজকের নারী কিরূপ প্রচার মাধ্যম কখন তার একটা সঙ্কীর্ন সংজ্ঞা উপস্থাপন করতে পারে।। যেমন একটি সাধারণ উদাহরণ হল জনপ্রিয় খেলনা ম্যাটেল বার্বি। সাম্প্রতিক "আমি হতে পারি" বার্বি "নারী শক্তির" এই ধারণাটি উত্থাপন করে: ছোট মেয়েরা যখন বড় হবে তখন তাদের ইচ্ছামত কিছুই হওতে পারে। যুক্তিযুক্তভাবে, বার্বি ছবিটি মেয়েদের বড় হয়ে ওঠার খুব সংকীর্ণ বিকল্পগুলি উপস্থাপন করতে পারে যার সাথে মেয়েরা নিজেদের সনাক্ত করতে পারে। দ্য গার্ডিয়ানের হান্না জেন পার্কিনসন এই শব্দটির সমালোচনা করে বলেন যে "অল্পবয়সী মহিলারা [নারীরা] নিজেদেরকে নারীবাদী বলে অভিহিত করে "মেয়ে" শব্দটি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য আরো আত্মবিশ্বাসী বোধ করছে এবং সমতা নীতি" অস্বীকার করে পিছনে সরিয়ে রাখছে, এই দাবি করে যে এটি প্রাপ্তবয়স্ক নারীদের মেয়ে হিসাবে উন্নীত করার আহ্বান প্রচার ।
| নারী শক্তি স্লোগানটির উদ্ভাবন কোন ব্যান্ড করেন?
| {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2492_05 | মেয়ে শক্তি | ডকটর ডেবি গিং, ডাবলিন সিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিউনিকেশন স্টাডিতে বিএ-এর সভাপতি, "গার্ল পাওয়ার" আদর্শের সমালোচনা করেছিলেন এবং ছোটো শিশুদের বিশেষ করে মেয়েদের যৌনতার সাথে যুক্ত করেছিলেন। উত্তর ক্যারোলিনা স্টেট ইউনিভার্সিটির এমি ম্যাকক্লুরে ক্ষমতায়নের ধারণা হিসাবে নারী শক্তির উপর অনেক আশা রাখার বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা দেন। তিনি বলেন, " ভোক্তাদের উপর ভিত্তি করে একটি মতাদর্শ কখনোই বৈপ্লবিক সামাজিক আন্দোলন হতে পারে না। এটি একটি বিপ্লবী আন্দোলন বলে মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে একটি বিপজ্জনক মিথ্যা যা শুধুমাত্র বিপণনকারীরাই আমাদের কাছে বিক্রি করে না কিন্তু আমরা প্রায়ই আনন্দসহকারে নিজেদের বিক্রি করি। " আজকের নারী কিরূপ প্রচার মাধ্যম কখন তার একটা সঙ্কীর্ন সংজ্ঞা উপস্থাপন করতে পারে।। যেমন একটি সাধারণ উদাহরণ হল জনপ্রিয় খেলনা ম্যাটেল বার্বি। সাম্প্রতিক "আমি হতে পারি" বার্বি "নারী শক্তির" এই ধারণাটি উত্থাপন করে: ছোট মেয়েরা যখন বড় হবে তখন তাদের ইচ্ছামত কিছুই হওতে পারে। যুক্তিযুক্তভাবে, বার্বি ছবিটি মেয়েদের বড় হয়ে ওঠার খুব সংকীর্ণ বিকল্পগুলি উপস্থাপন করতে পারে যার সাথে মেয়েরা নিজেদের সনাক্ত করতে পারে। দ্য গার্ডিয়ানের হান্না জেন পার্কিনসন এই শব্দটির সমালোচনা করে বলেন যে "অল্পবয়সী মহিলারা [নারীরা] নিজেদেরকে নারীবাদী বলে অভিহিত করে "মেয়ে" শব্দটি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য আরো আত্মবিশ্বাসী বোধ করছে এবং সমতা নীতি" অস্বীকার করে পিছনে সরিয়ে রাখছে, এই দাবি করে যে এটি প্রাপ্তবয়স্ক নারীদের মেয়ে হিসাবে উন্নীত করার আহ্বান প্রচার ।
| বিকিনি কিল ব্যান্ডের এর প্রধান গায়ক কে ছিলেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2674_01 | রঘু রাই | রঘুনাথ রায় চৌধুরী বা রঘু রাই (জন্ম: ১৮ ডিসেম্বর, ১৯৪২) একজন কিংবদন্তি ভারতীয় আলোকচিত্রী এবং চিত্র-সাংবাদিক। তিনি ভারতের ফটোগ্রাফি দুনিয়ায় মহীরুহ। তাকে "ফাদার অফ ইন্ডিয়ান ফটোগ্রাফি নামে অভিহিত করা হয়। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে ভারতের বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত প্রবাদপ্রতিম চিত্র-সাংবাদিক আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন - ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং পরবর্তীতে ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের ভোপালের গ্যাস ট্র্যাজেডি ইত্যাদির জীবন্ত দলিল উপস্থাপন করে।
সমগ্র পৃথিবী যেমন ঘুরে বেড়িয়েছেন, স্বদেশের কোণে কোণে গেছেন ক্যামেরা হাতে। ধরা পড়েছে দলাই লামার হাসি মুখ, প্রার্থনারতা মাদার বা বিসমিল্লা খাঁর অভিব্যক্তি। সবকিছুই গ্রথিত হয়েছে- "রঘু রাই'স ইন্ডিয়া: রিফ্লেকশসন্স ইন কালার" এবং "রিফ্লেকশসন্স ইন ব্লাক অ্যান্ড হোয়াইট" গ্রন্থে।
রঘুনাথ রাই-য়ের জন্ম ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ১৮ই ডিসেম্বর বৃটিশ ভারতের পাঞ্জাবের অধুনা পাকিস্তানের ঝং নামক এক গ্রামে। মাতাপিতার কনিষ্ঠ সন্তান ছিলেন তিনি। তার পিতার আগ্রহ ছিল রঘু যেন একজন ইঞ্জিনিয়ার হন। পড়াশোনা করে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দিল্লিতে সরকারি চাকরিও নিয়েছিলেন। কিন্তু ভালো লাগেনি। জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা শরমপাল চৌধুরী (এস পাল) ফটোগ্রাফার হিসাবে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। তিনি নিজের মনের কথা দাদাকে জানালে তিনি ভাইয়ের আগ্রহ দেখে তাকে এক বন্ধুর কাছে পাঠালেন। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে দাদার সেই বন্ধুর কাজ দেখতে গ্রামে গেলেন, ঘুরলেন আর শিখলেন নিজের মতো করে। জীবনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মিশে গেল ফটোগ্রাফি। | ফাদার অব দ্যা ইন্ডিয়ান ফটোগ্রাফি নামে অভিহিত করা হয় কাকে? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"রঘুনাথ রায় চৌধুরী বা রঘু রাই",
"রঘুনাথ রায় চৌধুরী বা রঘু রাই "
]
} |
bn_wiki_2674_02 | রঘু রাই | রঘুনাথ রায় চৌধুরী বা রঘু রাই (জন্ম: ১৮ ডিসেম্বর, ১৯৪২) একজন কিংবদন্তি ভারতীয় আলোকচিত্রী এবং চিত্র-সাংবাদিক। তিনি ভারতের ফটোগ্রাফি দুনিয়ায় মহীরুহ। তাকে "ফাদার অফ ইন্ডিয়ান ফটোগ্রাফি নামে অভিহিত করা হয়। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে ভারতের বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত প্রবাদপ্রতিম চিত্র-সাংবাদিক আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন - ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং পরবর্তীতে ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের ভোপালের গ্যাস ট্র্যাজেডি ইত্যাদির জীবন্ত দলিল উপস্থাপন করে।
সমগ্র পৃথিবী যেমন ঘুরে বেড়িয়েছেন, স্বদেশের কোণে কোণে গেছেন ক্যামেরা হাতে। ধরা পড়েছে দলাই লামার হাসি মুখ, প্রার্থনারতা মাদার বা বিসমিল্লা খাঁর অভিব্যক্তি। সবকিছুই গ্রথিত হয়েছে- "রঘু রাই'স ইন্ডিয়া: রিফ্লেকশসন্স ইন কালার" এবং "রিফ্লেকশসন্স ইন ব্লাক অ্যান্ড হোয়াইট" গ্রন্থে।
রঘুনাথ রাই-য়ের জন্ম ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ১৮ই ডিসেম্বর বৃটিশ ভারতের পাঞ্জাবের অধুনা পাকিস্তানের ঝং নামক এক গ্রামে। মাতাপিতার কনিষ্ঠ সন্তান ছিলেন তিনি। তার পিতার আগ্রহ ছিল রঘু যেন একজন ইঞ্জিনিয়ার হন। পড়াশোনা করে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দিল্লিতে সরকারি চাকরিও নিয়েছিলেন। কিন্তু ভালো লাগেনি। জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা শরমপাল চৌধুরী (এস পাল) ফটোগ্রাফার হিসাবে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। তিনি নিজের মনের কথা দাদাকে জানালে তিনি ভাইয়ের আগ্রহ দেখে তাকে এক বন্ধুর কাছে পাঠালেন। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে দাদার সেই বন্ধুর কাজ দেখতে গ্রামে গেলেন, ঘুরলেন আর শিখলেন নিজের মতো করে। জীবনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মিশে গেল ফটোগ্রাফি। | ফটোগ্রাফির বাইরে পেশাগত জীবনে রঘু রায় কী ছিলেন? | {
"answer_start": [
970,
969
],
"text": [
"সিভিল ইঞ্জিনিয়ার",
" সিভিল ইঞ্জিনিয়ার"
]
} |
bn_wiki_2674_03 | রঘু রাই | রঘুনাথ রায় চৌধুরী বা রঘু রাই (জন্ম: ১৮ ডিসেম্বর, ১৯৪২) একজন কিংবদন্তি ভারতীয় আলোকচিত্রী এবং চিত্র-সাংবাদিক। তিনি ভারতের ফটোগ্রাফি দুনিয়ায় মহীরুহ। তাকে "ফাদার অফ ইন্ডিয়ান ফটোগ্রাফি নামে অভিহিত করা হয়। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে ভারতের বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত প্রবাদপ্রতিম চিত্র-সাংবাদিক আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন - ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং পরবর্তীতে ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের ভোপালের গ্যাস ট্র্যাজেডি ইত্যাদির জীবন্ত দলিল উপস্থাপন করে।
সমগ্র পৃথিবী যেমন ঘুরে বেড়িয়েছেন, স্বদেশের কোণে কোণে গেছেন ক্যামেরা হাতে। ধরা পড়েছে দলাই লামার হাসি মুখ, প্রার্থনারতা মাদার বা বিসমিল্লা খাঁর অভিব্যক্তি। সবকিছুই গ্রথিত হয়েছে- "রঘু রাই'স ইন্ডিয়া: রিফ্লেকশসন্স ইন কালার" এবং "রিফ্লেকশসন্স ইন ব্লাক অ্যান্ড হোয়াইট" গ্রন্থে।
রঘুনাথ রাই-য়ের জন্ম ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ১৮ই ডিসেম্বর বৃটিশ ভারতের পাঞ্জাবের অধুনা পাকিস্তানের ঝং নামক এক গ্রামে। মাতাপিতার কনিষ্ঠ সন্তান ছিলেন তিনি। তার পিতার আগ্রহ ছিল রঘু যেন একজন ইঞ্জিনিয়ার হন। পড়াশোনা করে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দিল্লিতে সরকারি চাকরিও নিয়েছিলেন। কিন্তু ভালো লাগেনি। জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা শরমপাল চৌধুরী (এস পাল) ফটোগ্রাফার হিসাবে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। তিনি নিজের মনের কথা দাদাকে জানালে তিনি ভাইয়ের আগ্রহ দেখে তাকে এক বন্ধুর কাছে পাঠালেন। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে দাদার সেই বন্ধুর কাজ দেখতে গ্রামে গেলেন, ঘুরলেন আর শিখলেন নিজের মতো করে। জীবনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মিশে গেল ফটোগ্রাফি। | রঘু রায় পদ্মশ্রী পুরস্কার লাভ করেন কবে? | {
"answer_start": [
208,
207
],
"text": [
"১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে",
" ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে "
]
} |
bn_wiki_2674_04 | রঘু রাই | রঘুনাথ রায় চৌধুরী বা রঘু রাই (জন্ম: ১৮ ডিসেম্বর, ১৯৪২) একজন কিংবদন্তি ভারতীয় আলোকচিত্রী এবং চিত্র-সাংবাদিক। তিনি ভারতের ফটোগ্রাফি দুনিয়ায় মহীরুহ। তাকে "ফাদার অফ ইন্ডিয়ান ফটোগ্রাফি নামে অভিহিত করা হয়। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে ভারতের বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত প্রবাদপ্রতিম চিত্র-সাংবাদিক আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন - ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং পরবর্তীতে ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের ভোপালের গ্যাস ট্র্যাজেডি ইত্যাদির জীবন্ত দলিল উপস্থাপন করে।
সমগ্র পৃথিবী যেমন ঘুরে বেড়িয়েছেন, স্বদেশের কোণে কোণে গেছেন ক্যামেরা হাতে। ধরা পড়েছে দলাই লামার হাসি মুখ, প্রার্থনারতা মাদার বা বিসমিল্লা খাঁর অভিব্যক্তি। সবকিছুই গ্রথিত হয়েছে- "রঘু রাই'স ইন্ডিয়া: রিফ্লেকশসন্স ইন কালার" এবং "রিফ্লেকশসন্স ইন ব্লাক অ্যান্ড হোয়াইট" গ্রন্থে।
রঘুনাথ রাই-য়ের জন্ম ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ১৮ই ডিসেম্বর বৃটিশ ভারতের পাঞ্জাবের অধুনা পাকিস্তানের ঝং নামক এক গ্রামে। মাতাপিতার কনিষ্ঠ সন্তান ছিলেন তিনি। তার পিতার আগ্রহ ছিল রঘু যেন একজন ইঞ্জিনিয়ার হন। পড়াশোনা করে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দিল্লিতে সরকারি চাকরিও নিয়েছিলেন। কিন্তু ভালো লাগেনি। জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা শরমপাল চৌধুরী (এস পাল) ফটোগ্রাফার হিসাবে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। তিনি নিজের মনের কথা দাদাকে জানালে তিনি ভাইয়ের আগ্রহ দেখে তাকে এক বন্ধুর কাছে পাঠালেন। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে দাদার সেই বন্ধুর কাজ দেখতে গ্রামে গেলেন, ঘুরলেন আর শিখলেন নিজের মতো করে। জীবনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মিশে গেল ফটোগ্রাফি। | রঘু রায় Photographer of the Year from USA লাভ করেন কবে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2674_05 | রঘু রাই | রঘুনাথ রায় চৌধুরী বা রঘু রাই (জন্ম: ১৮ ডিসেম্বর, ১৯৪২) একজন কিংবদন্তি ভারতীয় আলোকচিত্রী এবং চিত্র-সাংবাদিক। তিনি ভারতের ফটোগ্রাফি দুনিয়ায় মহীরুহ। তাকে "ফাদার অফ ইন্ডিয়ান ফটোগ্রাফি নামে অভিহিত করা হয়। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে ভারতের বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত প্রবাদপ্রতিম চিত্র-সাংবাদিক আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন - ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং পরবর্তীতে ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের ভোপালের গ্যাস ট্র্যাজেডি ইত্যাদির জীবন্ত দলিল উপস্থাপন করে।
সমগ্র পৃথিবী যেমন ঘুরে বেড়িয়েছেন, স্বদেশের কোণে কোণে গেছেন ক্যামেরা হাতে। ধরা পড়েছে দলাই লামার হাসি মুখ, প্রার্থনারতা মাদার বা বিসমিল্লা খাঁর অভিব্যক্তি। সবকিছুই গ্রথিত হয়েছে- "রঘু রাই'স ইন্ডিয়া: রিফ্লেকশসন্স ইন কালার" এবং "রিফ্লেকশসন্স ইন ব্লাক অ্যান্ড হোয়াইট" গ্রন্থে।
রঘুনাথ রাই-য়ের জন্ম ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ১৮ই ডিসেম্বর বৃটিশ ভারতের পাঞ্জাবের অধুনা পাকিস্তানের ঝং নামক এক গ্রামে। মাতাপিতার কনিষ্ঠ সন্তান ছিলেন তিনি। তার পিতার আগ্রহ ছিল রঘু যেন একজন ইঞ্জিনিয়ার হন। পড়াশোনা করে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দিল্লিতে সরকারি চাকরিও নিয়েছিলেন। কিন্তু ভালো লাগেনি। জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা শরমপাল চৌধুরী (এস পাল) ফটোগ্রাফার হিসাবে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। তিনি নিজের মনের কথা দাদাকে জানালে তিনি ভাইয়ের আগ্রহ দেখে তাকে এক বন্ধুর কাছে পাঠালেন। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে দাদার সেই বন্ধুর কাজ দেখতে গ্রামে গেলেন, ঘুরলেন আর শিখলেন নিজের মতো করে। জীবনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মিশে গেল ফটোগ্রাফি। | রঘু রায় পেশা হিসেবে ফটোগ্রাফিকে বেছে নেন কত সালে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2745_01 | হামিদুল হক চৌধুরী | হামিদুল হক চৌধুরী (জন্ম: ১৯০১-মৃত্যু: ১৮ই জানুয়ারী, ১৯৯২) হলেন একজন বাঙালী মুসলমান রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী। ১৯৩৭ সালে মুসলিম লীগের মনোনয়নে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। বঙ্গীয় মুসলিম লীগের অন্যতম নেতা হিসেবে ঐতিহাসিক পাকিস্তান আন্দোলনে অংশনেন। ১৯৪৯ সালে পূর্ববঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯৫৫ সালে তিনি ২৬ সেপ্টেম্বর যুক্তফ্রন্ট-মুসলিম লীগ কেন্দ্রীয় কোয়ালিশন সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিযুক্ত হন চৌধুরী মোহাম্মদ আলীর মন্ত্রিসভায়।
হামিদুল হক চৌধুরীর জন্ম ফেনী জেলার দাগনভূঁইয়া উপজেলার রামনগর গ্রামের এক অভিজাত পরিবারে ১৯০১ সালে। কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অঙ্কে ডিসটিংশনসহ বিএসসি পাস করেছিলেন (১৯২৫)। ল ডিগ্রি লাভের পর ১৯৩০ সালে কলকাতা বারে আইন ব্যবসায় যোগ দেন।
হামিদুল হক চৌধুরী ল ডিগ্রি লাভের পর ১৯৩০ সালে কলকাতা বারে আইন ব্যবসায় যোগ দেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর কলকাতা ত্যাগ করে ঢাকায় এসে হাইকোর্টে আইন ব্যবসায় যোগ দেন। ঐতিহ্যবাহী ইংরেজি দৈনিক বাংলাদেশ অবজারভার, সংবাদপত্রটির প্রতিষ্ঠাতা হামিদুল হক চৌধুরী।
হামিদুল হক চৌধুরী ১৯৩৭ সালে মুসলিম লীগের মনোনয়নে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। বঙ্গীয় মুসলিম লীগের অন্যতম নেতা হিসেবে ঐতিহাসিক পাকিস্তান আন্দোলনে অংশনেন। ভারত-পাকিস্তান সীমানা নির্ধারণের জন্য গঠিত, বহুলালোচিত র্যাডকিফ কমিশনের সদস্য হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৪৯ সালে পূর্ববঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হন। একই বছর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খানের সাথে মতানৈক্য ঘটলে মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৫৩ সালে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে কৃষক-শ্রমিক পার্টি গঠন করেন এবং দলের সহসভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৫৫ সালে পার্টির মনোনয়নে পূর্ববঙ্গ পরিষদের সদস্যদের ভোটে পাকিস্তানের দ্বিতীয় গণপরিষদে সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। একই বছর ২৬ সেপ্টেম্বর যুক্তফ্রন্ট-মুসলিম লীগ কেন্দ্রীয় কোয়ালিশন সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিযুক্ত হন চৌধুরী মোহাম্মদ আলীর মন্ত্রিসভায়। ১৯৫৬ সালের ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের প্রথম সংবিধানের খসড়া বিল প্রণয়ন এবং গণপরিষদে তা পাস করিয়ে নেয়ার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৫৮ সালে ১৬ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হন ফিরোজ খান নুন মন্ত্রিসভায়। একই বছর ৭ অক্টোবর দেশব্যাপী সামরিক আইন জারি করা হলে মন্ত্রিত্ব থেকে পদচ্যুত ও গ্রেফতার হন। ১৯৬২-তে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে গঠিত ‘ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) তিনি অন্যতম সংগঠক এবং এর কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। | হামিদুল হক চৌধুরী মুসলিম লীগের মনোনয়নে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন কত সালে? | {
"answer_start": [
106,
106
],
"text": [
"১৯৩৭",
"১৯৩৭"
]
} |
bn_wiki_2745_03 | হামিদুল হক চৌধুরী | হামিদুল হক চৌধুরী (জন্ম: ১৯০১-মৃত্যু: ১৮ই জানুয়ারী, ১৯৯২) হলেন একজন বাঙালী মুসলমান রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী। ১৯৩৭ সালে মুসলিম লীগের মনোনয়নে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। বঙ্গীয় মুসলিম লীগের অন্যতম নেতা হিসেবে ঐতিহাসিক পাকিস্তান আন্দোলনে অংশনেন। ১৯৪৯ সালে পূর্ববঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯৫৫ সালে তিনি ২৬ সেপ্টেম্বর যুক্তফ্রন্ট-মুসলিম লীগ কেন্দ্রীয় কোয়ালিশন সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিযুক্ত হন চৌধুরী মোহাম্মদ আলীর মন্ত্রিসভায়।
হামিদুল হক চৌধুরীর জন্ম ফেনী জেলার দাগনভূঁইয়া উপজেলার রামনগর গ্রামের এক অভিজাত পরিবারে ১৯০১ সালে। কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অঙ্কে ডিসটিংশনসহ বিএসসি পাস করেছিলেন (১৯২৫)। ল ডিগ্রি লাভের পর ১৯৩০ সালে কলকাতা বারে আইন ব্যবসায় যোগ দেন।
হামিদুল হক চৌধুরী ল ডিগ্রি লাভের পর ১৯৩০ সালে কলকাতা বারে আইন ব্যবসায় যোগ দেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর কলকাতা ত্যাগ করে ঢাকায় এসে হাইকোর্টে আইন ব্যবসায় যোগ দেন। ঐতিহ্যবাহী ইংরেজি দৈনিক বাংলাদেশ অবজারভার, সংবাদপত্রটির প্রতিষ্ঠাতা হামিদুল হক চৌধুরী।
হামিদুল হক চৌধুরী ১৯৩৭ সালে মুসলিম লীগের মনোনয়নে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। বঙ্গীয় মুসলিম লীগের অন্যতম নেতা হিসেবে ঐতিহাসিক পাকিস্তান আন্দোলনে অংশনেন। ভারত-পাকিস্তান সীমানা নির্ধারণের জন্য গঠিত, বহুলালোচিত র্যাডকিফ কমিশনের সদস্য হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৪৯ সালে পূর্ববঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হন। একই বছর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খানের সাথে মতানৈক্য ঘটলে মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৫৩ সালে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে কৃষক-শ্রমিক পার্টি গঠন করেন এবং দলের সহসভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৫৫ সালে পার্টির মনোনয়নে পূর্ববঙ্গ পরিষদের সদস্যদের ভোটে পাকিস্তানের দ্বিতীয় গণপরিষদে সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। একই বছর ২৬ সেপ্টেম্বর যুক্তফ্রন্ট-মুসলিম লীগ কেন্দ্রীয় কোয়ালিশন সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিযুক্ত হন চৌধুরী মোহাম্মদ আলীর মন্ত্রিসভায়। ১৯৫৬ সালের ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের প্রথম সংবিধানের খসড়া বিল প্রণয়ন এবং গণপরিষদে তা পাস করিয়ে নেয়ার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৫৮ সালে ১৬ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হন ফিরোজ খান নুন মন্ত্রিসভায়। একই বছর ৭ অক্টোবর দেশব্যাপী সামরিক আইন জারি করা হলে মন্ত্রিত্ব থেকে পদচ্যুত ও গ্রেফতার হন। ১৯৬২-তে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে গঠিত ‘ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) তিনি অন্যতম সংগঠক এবং এর কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। | কত সালে হামিদুল হক চৌধুরী কলকাতা বারে আইন ব্যবসায় যোগ দেন? | {
"answer_start": [
649,
649
],
"text": [
"১৯৩০",
"১৯৩০"
]
} |
bn_wiki_2745_04 | হামিদুল হক চৌধুরী | হামিদুল হক চৌধুরী (জন্ম: ১৯০১-মৃত্যু: ১৮ই জানুয়ারী, ১৯৯২) হলেন একজন বাঙালী মুসলমান রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী। ১৯৩৭ সালে মুসলিম লীগের মনোনয়নে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। বঙ্গীয় মুসলিম লীগের অন্যতম নেতা হিসেবে ঐতিহাসিক পাকিস্তান আন্দোলনে অংশনেন। ১৯৪৯ সালে পূর্ববঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯৫৫ সালে তিনি ২৬ সেপ্টেম্বর যুক্তফ্রন্ট-মুসলিম লীগ কেন্দ্রীয় কোয়ালিশন সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিযুক্ত হন চৌধুরী মোহাম্মদ আলীর মন্ত্রিসভায়।
হামিদুল হক চৌধুরীর জন্ম ফেনী জেলার দাগনভূঁইয়া উপজেলার রামনগর গ্রামের এক অভিজাত পরিবারে ১৯০১ সালে। কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অঙ্কে ডিসটিংশনসহ বিএসসি পাস করেছিলেন (১৯২৫)। ল ডিগ্রি লাভের পর ১৯৩০ সালে কলকাতা বারে আইন ব্যবসায় যোগ দেন।
হামিদুল হক চৌধুরী ল ডিগ্রি লাভের পর ১৯৩০ সালে কলকাতা বারে আইন ব্যবসায় যোগ দেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর কলকাতা ত্যাগ করে ঢাকায় এসে হাইকোর্টে আইন ব্যবসায় যোগ দেন। ঐতিহ্যবাহী ইংরেজি দৈনিক বাংলাদেশ অবজারভার, সংবাদপত্রটির প্রতিষ্ঠাতা হামিদুল হক চৌধুরী।
হামিদুল হক চৌধুরী ১৯৩৭ সালে মুসলিম লীগের মনোনয়নে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। বঙ্গীয় মুসলিম লীগের অন্যতম নেতা হিসেবে ঐতিহাসিক পাকিস্তান আন্দোলনে অংশনেন। ভারত-পাকিস্তান সীমানা নির্ধারণের জন্য গঠিত, বহুলালোচিত র্যাডকিফ কমিশনের সদস্য হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৪৯ সালে পূর্ববঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হন। একই বছর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খানের সাথে মতানৈক্য ঘটলে মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৫৩ সালে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে কৃষক-শ্রমিক পার্টি গঠন করেন এবং দলের সহসভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৫৫ সালে পার্টির মনোনয়নে পূর্ববঙ্গ পরিষদের সদস্যদের ভোটে পাকিস্তানের দ্বিতীয় গণপরিষদে সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। একই বছর ২৬ সেপ্টেম্বর যুক্তফ্রন্ট-মুসলিম লীগ কেন্দ্রীয় কোয়ালিশন সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিযুক্ত হন চৌধুরী মোহাম্মদ আলীর মন্ত্রিসভায়। ১৯৫৬ সালের ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের প্রথম সংবিধানের খসড়া বিল প্রণয়ন এবং গণপরিষদে তা পাস করিয়ে নেয়ার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৫৮ সালে ১৬ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হন ফিরোজ খান নুন মন্ত্রিসভায়। একই বছর ৭ অক্টোবর দেশব্যাপী সামরিক আইন জারি করা হলে মন্ত্রিত্ব থেকে পদচ্যুত ও গ্রেফতার হন। ১৯৬২-তে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে গঠিত ‘ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) তিনি অন্যতম সংগঠক এবং এর কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। | কত বছর বয়সে হামিদুল হক চৌধুরী মৃত্যুবরণ করেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2745_05 | হামিদুল হক চৌধুরী | হামিদুল হক চৌধুরী (জন্ম: ১৯০১-মৃত্যু: ১৮ই জানুয়ারী, ১৯৯২) হলেন একজন বাঙালী মুসলমান রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী। ১৯৩৭ সালে মুসলিম লীগের মনোনয়নে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। বঙ্গীয় মুসলিম লীগের অন্যতম নেতা হিসেবে ঐতিহাসিক পাকিস্তান আন্দোলনে অংশনেন। ১৯৪৯ সালে পূর্ববঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯৫৫ সালে তিনি ২৬ সেপ্টেম্বর যুক্তফ্রন্ট-মুসলিম লীগ কেন্দ্রীয় কোয়ালিশন সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিযুক্ত হন চৌধুরী মোহাম্মদ আলীর মন্ত্রিসভায়।
হামিদুল হক চৌধুরীর জন্ম ফেনী জেলার দাগনভূঁইয়া উপজেলার রামনগর গ্রামের এক অভিজাত পরিবারে ১৯০১ সালে। কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অঙ্কে ডিসটিংশনসহ বিএসসি পাস করেছিলেন (১৯২৫)। ল ডিগ্রি লাভের পর ১৯৩০ সালে কলকাতা বারে আইন ব্যবসায় যোগ দেন।
হামিদুল হক চৌধুরী ল ডিগ্রি লাভের পর ১৯৩০ সালে কলকাতা বারে আইন ব্যবসায় যোগ দেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর কলকাতা ত্যাগ করে ঢাকায় এসে হাইকোর্টে আইন ব্যবসায় যোগ দেন। ঐতিহ্যবাহী ইংরেজি দৈনিক বাংলাদেশ অবজারভার, সংবাদপত্রটির প্রতিষ্ঠাতা হামিদুল হক চৌধুরী।
হামিদুল হক চৌধুরী ১৯৩৭ সালে মুসলিম লীগের মনোনয়নে বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। বঙ্গীয় মুসলিম লীগের অন্যতম নেতা হিসেবে ঐতিহাসিক পাকিস্তান আন্দোলনে অংশনেন। ভারত-পাকিস্তান সীমানা নির্ধারণের জন্য গঠিত, বহুলালোচিত র্যাডকিফ কমিশনের সদস্য হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৪৯ সালে পূর্ববঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হন। একই বছর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খানের সাথে মতানৈক্য ঘটলে মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৫৩ সালে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে কৃষক-শ্রমিক পার্টি গঠন করেন এবং দলের সহসভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৫৫ সালে পার্টির মনোনয়নে পূর্ববঙ্গ পরিষদের সদস্যদের ভোটে পাকিস্তানের দ্বিতীয় গণপরিষদে সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। একই বছর ২৬ সেপ্টেম্বর যুক্তফ্রন্ট-মুসলিম লীগ কেন্দ্রীয় কোয়ালিশন সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিযুক্ত হন চৌধুরী মোহাম্মদ আলীর মন্ত্রিসভায়। ১৯৫৬ সালের ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের প্রথম সংবিধানের খসড়া বিল প্রণয়ন এবং গণপরিষদে তা পাস করিয়ে নেয়ার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৫৮ সালে ১৬ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নিযুক্ত হন ফিরোজ খান নুন মন্ত্রিসভায়। একই বছর ৭ অক্টোবর দেশব্যাপী সামরিক আইন জারি করা হলে মন্ত্রিত্ব থেকে পদচ্যুত ও গ্রেফতার হন। ১৯৬২-তে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে গঠিত ‘ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) তিনি অন্যতম সংগঠক এবং এর কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। | হামিদুল হক চৌধুরীর স্ত্রীর নাম কী ছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0356_01 | ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর | ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর হল , যুক্তরাজ্যের ব্যস্ততম কন্টেইনার বন্দর, ব্রিটেনের কন্টেইনার পন্যের ৪২ শতাংশের বেশি এই বন্দরের দ্বারা পরিবহন করা হয়। ২০১১ সালে, এটি বিশ্বের ৩৫ তম ব্যস্ততম কন্টেইনার বন্দর এবং ইউরোপের ছয়টি ব্যস্ততম বন্দরের মধ্যে স্থান পায়েছে। বন্দরটি বছরে ৩.৭৪মিলিয়ন বিশ- ফুট সমতুল্য ইউনিট (টিইউ) কন্টেইনার পরিচালনা করে।
বন্দরটি ফিলিক্সস্টোয়ে ডক এবং রেল কোম্পানি কর্তৃক পরিচালিত হয়, যা সংসদ আইন -এর অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়, ফ্লেক্সস্টো রেলওয়ে এবং পিয়ার অ্যাক্ট ১৯৭৫ এবং তাই, কয়েকটি যুক্তরাজ্যের প্রাইভেট কোম্পানী সীমিত সংখ্যক কোম্পানি যুক্তরাজ্যে তাদের নামের "লিমিটেড" শব্দ নেই।ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ এর মালিকানাধীন বেশিরভাগ জমিই কিনেছে এই বন্দর নির্মানের জন্য , যার মধ্যে একটি ডক ছিল যা ন্যাশনাল ডক শ্রম স্কিম তে অন্তর্ভুক্ত করা ছিল। ১৯৬৭ সালে, সমুদ্র-ভূমি পরিষেবা এর সাথে চুক্তিতে ব্রিটেনের £ ৩.৫ মিলিয়ন ডলারের প্রথম কনটেইনার টার্মিনালটি সেট করা হয়েছিল।
যেহেতু কন্টেইনার শিপিং অনেক বেশি পরিমাণে অর্থনৈতিকভাবে কার্যকরী, তাই এই প্রথম শুরুর দিকে এটিই যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় কন্টেইনার পোর্ট হয়ে উঠেছিল, যদিও এর আগে জাহাজের বাজারে এটি ছিল যেহেতু কন্টেইনার শিপিং অনেক বেশি পরিমাণে অর্থনৈতিকভাবে কার্যকরী, তাই এই প্রথম শুরুর দিকে এটিই যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় কন্টেইনার পোর্ট হয়ে উঠেছিল, যদিও এর আগে জাহাজের বাজারে এটি ছিল দিকনির্দেশক।
ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর হাচিসন পোর্ট হোল্ডিংস (এইচপিএইচ) গ্রুপের মালিকানাধীন। বন্দর সবসময় ব্যক্তিগত মালিকানাধীন হয়েছে। ১৯৫১ সালে, কৃষি ব্যবসায়ীর গর্ডন পার্কার ফ্যালিক্সস্টো ডক ও রেলওয়ে কোম্পানি কিনেছিলেন, যে সময়ে কেবলমাত্র শস্য ও কয়লা পরিবহন করত বন্দরটি।
১৯৭৬ সালে, ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর ইউরোপিয়ান ফেরি দ্বারা কেনা হয়েছিল। ১৯৯১ সালের জুন মাসে মাসে পি অ্যান্ড ও ফ্যালিক্সস্টোকে হংকংয়ের হাচিসন ওহ্যাম্পয়া সংস্থার কাছে ৯০ মিলিয়ন পাউন্ড মূল্যে বিক্রি করে। জুন ১৯৯৪ সালে, হাচিসন ওহ্যাম্পয়া হাচিসন ইন্টারন্যাশনাল পোর্ট হোল্ডিংস ৫০ মিলিয়ন পাউন্ডের মূল্যে ফ্যালিক্সস্টো বন্দরের ২৫% অংশীদারি কিনেছিল ওরিয়েন্ট ওভারসিও ইন্টারন্যাশনালের কাছ থেকে।
বন্দরের নিজস্ব ফেলিক্সস্টো বন্দর পুলিশ, অগ্নি, এবং অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা রয়েছে। বন্দরের দুটি প্রধান কন্টেইনার টার্মিনাল হল ট্রিনিটি এবং ল্যাডগার্ড ,টার্মিনাল দুটি হল রো-রো টার্মিনাল । ২.৩ কিলোমিটার (১.৪ মাইল) উপর একটি ধারাবাহিক টার্মিনাল আছে, যা সজ্জিত ২৯ জাহাজকে একই সঙ্গে ধামন করতে পাড়ে।মূল ন্যাভিগেশন চ্যানেলটির জলের গভীরতা ১৪.৫ মিটারে করা হয়েছে ড্রেজিং-এর দ্বারা। যার মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ মিটার গভীরতা রয়েছে । এটি ফ্লেক্সস্টোকে ২০১৩ সালে চালু করা এবং ১৮,০০০ টিইইউ বহন করতে সক্ষম বিশ্বের গভীরতম ডাম্পড পোস্ট-প্যানাম্যাক্স জাহাজ এবং অনেক বড় মারেস্ক ট্রিপল ই-শ্রেণীর কন্টেইনার জাহাজ ধারণ করতে পাড়ে।
এ১৪ , এম৭ এবং এম৬ এবং এ১ এবং লন্ডন থেকে এ১২ এর মাধ্যমে উত্তর মিউনিখের মাধ্যমে ইংরেজি মিডল্যান্ডসের সাথে বন্দরটি সংযুক্ত করে। প্রতিটি টার্মিনালের নিজস্ব রেল টার্মিনাল রয়েছে যা ফিলিক্সস্টোয়ে শাখা রেলপথ-এর সাথে সংযুক্ত।
সাফারার্স কল্যাণ দাতব্য সাগর অভিবাসনের, যা সমুদ্রপথে যাত্রীবাহীদের প্রাতঃরাশিক ও পশুচিকিৎসা সংক্রান্ত সহায়তা প্রদান করে, ফ্লেক্সস্টো বন্দরের উপর ভিত্তি করে একটি পোর্ট প্রিপলাইন রয়েছে। | যুক্তরাজ্যের ব্যস্ততম কন্টেইনার বন্দর কোনটি? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর",
"ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর"
]
} |
bn_wiki_0356_03 | ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর | ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর হল , যুক্তরাজ্যের ব্যস্ততম কন্টেইনার বন্দর, ব্রিটেনের কন্টেইনার পন্যের ৪২ শতাংশের বেশি এই বন্দরের দ্বারা পরিবহন করা হয়। ২০১১ সালে, এটি বিশ্বের ৩৫ তম ব্যস্ততম কন্টেইনার বন্দর এবং ইউরোপের ছয়টি ব্যস্ততম বন্দরের মধ্যে স্থান পায়েছে। বন্দরটি বছরে ৩.৭৪মিলিয়ন বিশ- ফুট সমতুল্য ইউনিট (টিইউ) কন্টেইনার পরিচালনা করে।
বন্দরটি ফিলিক্সস্টোয়ে ডক এবং রেল কোম্পানি কর্তৃক পরিচালিত হয়, যা সংসদ আইন -এর অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়, ফ্লেক্সস্টো রেলওয়ে এবং পিয়ার অ্যাক্ট ১৯৭৫ এবং তাই, কয়েকটি যুক্তরাজ্যের প্রাইভেট কোম্পানী সীমিত সংখ্যক কোম্পানি যুক্তরাজ্যে তাদের নামের "লিমিটেড" শব্দ নেই।ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ এর মালিকানাধীন বেশিরভাগ জমিই কিনেছে এই বন্দর নির্মানের জন্য , যার মধ্যে একটি ডক ছিল যা ন্যাশনাল ডক শ্রম স্কিম তে অন্তর্ভুক্ত করা ছিল। ১৯৬৭ সালে, সমুদ্র-ভূমি পরিষেবা এর সাথে চুক্তিতে ব্রিটেনের £ ৩.৫ মিলিয়ন ডলারের প্রথম কনটেইনার টার্মিনালটি সেট করা হয়েছিল।
যেহেতু কন্টেইনার শিপিং অনেক বেশি পরিমাণে অর্থনৈতিকভাবে কার্যকরী, তাই এই প্রথম শুরুর দিকে এটিই যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় কন্টেইনার পোর্ট হয়ে উঠেছিল, যদিও এর আগে জাহাজের বাজারে এটি ছিল যেহেতু কন্টেইনার শিপিং অনেক বেশি পরিমাণে অর্থনৈতিকভাবে কার্যকরী, তাই এই প্রথম শুরুর দিকে এটিই যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় কন্টেইনার পোর্ট হয়ে উঠেছিল, যদিও এর আগে জাহাজের বাজারে এটি ছিল দিকনির্দেশক।
ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর হাচিসন পোর্ট হোল্ডিংস (এইচপিএইচ) গ্রুপের মালিকানাধীন। বন্দর সবসময় ব্যক্তিগত মালিকানাধীন হয়েছে। ১৯৫১ সালে, কৃষি ব্যবসায়ীর গর্ডন পার্কার ফ্যালিক্সস্টো ডক ও রেলওয়ে কোম্পানি কিনেছিলেন, যে সময়ে কেবলমাত্র শস্য ও কয়লা পরিবহন করত বন্দরটি।
১৯৭৬ সালে, ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর ইউরোপিয়ান ফেরি দ্বারা কেনা হয়েছিল। ১৯৯১ সালের জুন মাসে মাসে পি অ্যান্ড ও ফ্যালিক্সস্টোকে হংকংয়ের হাচিসন ওহ্যাম্পয়া সংস্থার কাছে ৯০ মিলিয়ন পাউন্ড মূল্যে বিক্রি করে। জুন ১৯৯৪ সালে, হাচিসন ওহ্যাম্পয়া হাচিসন ইন্টারন্যাশনাল পোর্ট হোল্ডিংস ৫০ মিলিয়ন পাউন্ডের মূল্যে ফ্যালিক্সস্টো বন্দরের ২৫% অংশীদারি কিনেছিল ওরিয়েন্ট ওভারসিও ইন্টারন্যাশনালের কাছ থেকে।
বন্দরের নিজস্ব ফেলিক্সস্টো বন্দর পুলিশ, অগ্নি, এবং অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা রয়েছে। বন্দরের দুটি প্রধান কন্টেইনার টার্মিনাল হল ট্রিনিটি এবং ল্যাডগার্ড ,টার্মিনাল দুটি হল রো-রো টার্মিনাল । ২.৩ কিলোমিটার (১.৪ মাইল) উপর একটি ধারাবাহিক টার্মিনাল আছে, যা সজ্জিত ২৯ জাহাজকে একই সঙ্গে ধামন করতে পাড়ে।মূল ন্যাভিগেশন চ্যানেলটির জলের গভীরতা ১৪.৫ মিটারে করা হয়েছে ড্রেজিং-এর দ্বারা। যার মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ মিটার গভীরতা রয়েছে । এটি ফ্লেক্সস্টোকে ২০১৩ সালে চালু করা এবং ১৮,০০০ টিইইউ বহন করতে সক্ষম বিশ্বের গভীরতম ডাম্পড পোস্ট-প্যানাম্যাক্স জাহাজ এবং অনেক বড় মারেস্ক ট্রিপল ই-শ্রেণীর কন্টেইনার জাহাজ ধারণ করতে পাড়ে।
এ১৪ , এম৭ এবং এম৬ এবং এ১ এবং লন্ডন থেকে এ১২ এর মাধ্যমে উত্তর মিউনিখের মাধ্যমে ইংরেজি মিডল্যান্ডসের সাথে বন্দরটি সংযুক্ত করে। প্রতিটি টার্মিনালের নিজস্ব রেল টার্মিনাল রয়েছে যা ফিলিক্সস্টোয়ে শাখা রেলপথ-এর সাথে সংযুক্ত।
সাফারার্স কল্যাণ দাতব্য সাগর অভিবাসনের, যা সমুদ্রপথে যাত্রীবাহীদের প্রাতঃরাশিক ও পশুচিকিৎসা সংক্রান্ত সহায়তা প্রদান করে, ফ্লেক্সস্টো বন্দরের উপর ভিত্তি করে একটি পোর্ট প্রিপলাইন রয়েছে। | ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর কত সালে চালু হয়েছিল? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0356_04 | ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর | ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর হল , যুক্তরাজ্যের ব্যস্ততম কন্টেইনার বন্দর, ব্রিটেনের কন্টেইনার পন্যের ৪২ শতাংশের বেশি এই বন্দরের দ্বারা পরিবহন করা হয়। ২০১১ সালে, এটি বিশ্বের ৩৫ তম ব্যস্ততম কন্টেইনার বন্দর এবং ইউরোপের ছয়টি ব্যস্ততম বন্দরের মধ্যে স্থান পায়েছে। বন্দরটি বছরে ৩.৭৪মিলিয়ন বিশ- ফুট সমতুল্য ইউনিট (টিইউ) কন্টেইনার পরিচালনা করে।
বন্দরটি ফিলিক্সস্টোয়ে ডক এবং রেল কোম্পানি কর্তৃক পরিচালিত হয়, যা সংসদ আইন -এর অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়, ফ্লেক্সস্টো রেলওয়ে এবং পিয়ার অ্যাক্ট ১৯৭৫ এবং তাই, কয়েকটি যুক্তরাজ্যের প্রাইভেট কোম্পানী সীমিত সংখ্যক কোম্পানি যুক্তরাজ্যে তাদের নামের "লিমিটেড" শব্দ নেই।ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ এর মালিকানাধীন বেশিরভাগ জমিই কিনেছে এই বন্দর নির্মানের জন্য , যার মধ্যে একটি ডক ছিল যা ন্যাশনাল ডক শ্রম স্কিম তে অন্তর্ভুক্ত করা ছিল। ১৯৬৭ সালে, সমুদ্র-ভূমি পরিষেবা এর সাথে চুক্তিতে ব্রিটেনের £ ৩.৫ মিলিয়ন ডলারের প্রথম কনটেইনার টার্মিনালটি সেট করা হয়েছিল।
যেহেতু কন্টেইনার শিপিং অনেক বেশি পরিমাণে অর্থনৈতিকভাবে কার্যকরী, তাই এই প্রথম শুরুর দিকে এটিই যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় কন্টেইনার পোর্ট হয়ে উঠেছিল, যদিও এর আগে জাহাজের বাজারে এটি ছিল যেহেতু কন্টেইনার শিপিং অনেক বেশি পরিমাণে অর্থনৈতিকভাবে কার্যকরী, তাই এই প্রথম শুরুর দিকে এটিই যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় কন্টেইনার পোর্ট হয়ে উঠেছিল, যদিও এর আগে জাহাজের বাজারে এটি ছিল দিকনির্দেশক।
ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর হাচিসন পোর্ট হোল্ডিংস (এইচপিএইচ) গ্রুপের মালিকানাধীন। বন্দর সবসময় ব্যক্তিগত মালিকানাধীন হয়েছে। ১৯৫১ সালে, কৃষি ব্যবসায়ীর গর্ডন পার্কার ফ্যালিক্সস্টো ডক ও রেলওয়ে কোম্পানি কিনেছিলেন, যে সময়ে কেবলমাত্র শস্য ও কয়লা পরিবহন করত বন্দরটি।
১৯৭৬ সালে, ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর ইউরোপিয়ান ফেরি দ্বারা কেনা হয়েছিল। ১৯৯১ সালের জুন মাসে মাসে পি অ্যান্ড ও ফ্যালিক্সস্টোকে হংকংয়ের হাচিসন ওহ্যাম্পয়া সংস্থার কাছে ৯০ মিলিয়ন পাউন্ড মূল্যে বিক্রি করে। জুন ১৯৯৪ সালে, হাচিসন ওহ্যাম্পয়া হাচিসন ইন্টারন্যাশনাল পোর্ট হোল্ডিংস ৫০ মিলিয়ন পাউন্ডের মূল্যে ফ্যালিক্সস্টো বন্দরের ২৫% অংশীদারি কিনেছিল ওরিয়েন্ট ওভারসিও ইন্টারন্যাশনালের কাছ থেকে।
বন্দরের নিজস্ব ফেলিক্সস্টো বন্দর পুলিশ, অগ্নি, এবং অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা রয়েছে। বন্দরের দুটি প্রধান কন্টেইনার টার্মিনাল হল ট্রিনিটি এবং ল্যাডগার্ড ,টার্মিনাল দুটি হল রো-রো টার্মিনাল । ২.৩ কিলোমিটার (১.৪ মাইল) উপর একটি ধারাবাহিক টার্মিনাল আছে, যা সজ্জিত ২৯ জাহাজকে একই সঙ্গে ধামন করতে পাড়ে।মূল ন্যাভিগেশন চ্যানেলটির জলের গভীরতা ১৪.৫ মিটারে করা হয়েছে ড্রেজিং-এর দ্বারা। যার মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ মিটার গভীরতা রয়েছে । এটি ফ্লেক্সস্টোকে ২০১৩ সালে চালু করা এবং ১৮,০০০ টিইইউ বহন করতে সক্ষম বিশ্বের গভীরতম ডাম্পড পোস্ট-প্যানাম্যাক্স জাহাজ এবং অনেক বড় মারেস্ক ট্রিপল ই-শ্রেণীর কন্টেইনার জাহাজ ধারণ করতে পাড়ে।
এ১৪ , এম৭ এবং এম৬ এবং এ১ এবং লন্ডন থেকে এ১২ এর মাধ্যমে উত্তর মিউনিখের মাধ্যমে ইংরেজি মিডল্যান্ডসের সাথে বন্দরটি সংযুক্ত করে। প্রতিটি টার্মিনালের নিজস্ব রেল টার্মিনাল রয়েছে যা ফিলিক্সস্টোয়ে শাখা রেলপথ-এর সাথে সংযুক্ত।
সাফারার্স কল্যাণ দাতব্য সাগর অভিবাসনের, যা সমুদ্রপথে যাত্রীবাহীদের প্রাতঃরাশিক ও পশুচিকিৎসা সংক্রান্ত সহায়তা প্রদান করে, ফ্লেক্সস্টো বন্দরের উপর ভিত্তি করে একটি পোর্ট প্রিপলাইন রয়েছে। | ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দরের প্রধান কার্য নির্বাহক কে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0356_05 | ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর | ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর হল , যুক্তরাজ্যের ব্যস্ততম কন্টেইনার বন্দর, ব্রিটেনের কন্টেইনার পন্যের ৪২ শতাংশের বেশি এই বন্দরের দ্বারা পরিবহন করা হয়। ২০১১ সালে, এটি বিশ্বের ৩৫ তম ব্যস্ততম কন্টেইনার বন্দর এবং ইউরোপের ছয়টি ব্যস্ততম বন্দরের মধ্যে স্থান পায়েছে। বন্দরটি বছরে ৩.৭৪মিলিয়ন বিশ- ফুট সমতুল্য ইউনিট (টিইউ) কন্টেইনার পরিচালনা করে।
বন্দরটি ফিলিক্সস্টোয়ে ডক এবং রেল কোম্পানি কর্তৃক পরিচালিত হয়, যা সংসদ আইন -এর অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়, ফ্লেক্সস্টো রেলওয়ে এবং পিয়ার অ্যাক্ট ১৯৭৫ এবং তাই, কয়েকটি যুক্তরাজ্যের প্রাইভেট কোম্পানী সীমিত সংখ্যক কোম্পানি যুক্তরাজ্যে তাদের নামের "লিমিটেড" শব্দ নেই।ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ এর মালিকানাধীন বেশিরভাগ জমিই কিনেছে এই বন্দর নির্মানের জন্য , যার মধ্যে একটি ডক ছিল যা ন্যাশনাল ডক শ্রম স্কিম তে অন্তর্ভুক্ত করা ছিল। ১৯৬৭ সালে, সমুদ্র-ভূমি পরিষেবা এর সাথে চুক্তিতে ব্রিটেনের £ ৩.৫ মিলিয়ন ডলারের প্রথম কনটেইনার টার্মিনালটি সেট করা হয়েছিল।
যেহেতু কন্টেইনার শিপিং অনেক বেশি পরিমাণে অর্থনৈতিকভাবে কার্যকরী, তাই এই প্রথম শুরুর দিকে এটিই যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় কন্টেইনার পোর্ট হয়ে উঠেছিল, যদিও এর আগে জাহাজের বাজারে এটি ছিল যেহেতু কন্টেইনার শিপিং অনেক বেশি পরিমাণে অর্থনৈতিকভাবে কার্যকরী, তাই এই প্রথম শুরুর দিকে এটিই যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় কন্টেইনার পোর্ট হয়ে উঠেছিল, যদিও এর আগে জাহাজের বাজারে এটি ছিল দিকনির্দেশক।
ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর হাচিসন পোর্ট হোল্ডিংস (এইচপিএইচ) গ্রুপের মালিকানাধীন। বন্দর সবসময় ব্যক্তিগত মালিকানাধীন হয়েছে। ১৯৫১ সালে, কৃষি ব্যবসায়ীর গর্ডন পার্কার ফ্যালিক্সস্টো ডক ও রেলওয়ে কোম্পানি কিনেছিলেন, যে সময়ে কেবলমাত্র শস্য ও কয়লা পরিবহন করত বন্দরটি।
১৯৭৬ সালে, ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর ইউরোপিয়ান ফেরি দ্বারা কেনা হয়েছিল। ১৯৯১ সালের জুন মাসে মাসে পি অ্যান্ড ও ফ্যালিক্সস্টোকে হংকংয়ের হাচিসন ওহ্যাম্পয়া সংস্থার কাছে ৯০ মিলিয়ন পাউন্ড মূল্যে বিক্রি করে। জুন ১৯৯৪ সালে, হাচিসন ওহ্যাম্পয়া হাচিসন ইন্টারন্যাশনাল পোর্ট হোল্ডিংস ৫০ মিলিয়ন পাউন্ডের মূল্যে ফ্যালিক্সস্টো বন্দরের ২৫% অংশীদারি কিনেছিল ওরিয়েন্ট ওভারসিও ইন্টারন্যাশনালের কাছ থেকে।
বন্দরের নিজস্ব ফেলিক্সস্টো বন্দর পুলিশ, অগ্নি, এবং অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা রয়েছে। বন্দরের দুটি প্রধান কন্টেইনার টার্মিনাল হল ট্রিনিটি এবং ল্যাডগার্ড ,টার্মিনাল দুটি হল রো-রো টার্মিনাল । ২.৩ কিলোমিটার (১.৪ মাইল) উপর একটি ধারাবাহিক টার্মিনাল আছে, যা সজ্জিত ২৯ জাহাজকে একই সঙ্গে ধামন করতে পাড়ে।মূল ন্যাভিগেশন চ্যানেলটির জলের গভীরতা ১৪.৫ মিটারে করা হয়েছে ড্রেজিং-এর দ্বারা। যার মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ মিটার গভীরতা রয়েছে । এটি ফ্লেক্সস্টোকে ২০১৩ সালে চালু করা এবং ১৮,০০০ টিইইউ বহন করতে সক্ষম বিশ্বের গভীরতম ডাম্পড পোস্ট-প্যানাম্যাক্স জাহাজ এবং অনেক বড় মারেস্ক ট্রিপল ই-শ্রেণীর কন্টেইনার জাহাজ ধারণ করতে পাড়ে।
এ১৪ , এম৭ এবং এম৬ এবং এ১ এবং লন্ডন থেকে এ১২ এর মাধ্যমে উত্তর মিউনিখের মাধ্যমে ইংরেজি মিডল্যান্ডসের সাথে বন্দরটি সংযুক্ত করে। প্রতিটি টার্মিনালের নিজস্ব রেল টার্মিনাল রয়েছে যা ফিলিক্সস্টোয়ে শাখা রেলপথ-এর সাথে সংযুক্ত।
সাফারার্স কল্যাণ দাতব্য সাগর অভিবাসনের, যা সমুদ্রপথে যাত্রীবাহীদের প্রাতঃরাশিক ও পশুচিকিৎসা সংক্রান্ত সহায়তা প্রদান করে, ফ্লেক্সস্টো বন্দরের উপর ভিত্তি করে একটি পোর্ট প্রিপলাইন রয়েছে। | ফিলিক্সস্টোয়ে বন্দর কোন গ্রুপের মালিকানাধীন? | {
"answer_start": [
1274,
1274
],
"text": [
"হাচিসন পোর্ট হোল্ডিংস (এইচপিএইচ)",
"হাচিসন পোর্ট হোল্ডিংস (এইচপিএইচ)"
]
} |
bn_wiki_1827_02 | রুডল্ফ ফিরখো | ফিরখো ১৮৪৮ সালের বিপ্লবে অংশগ্রহণ করেন। যার ফলে পরবর্তী বছর তিনি শারিতে থেকে বহিষ্কৃত হন। তিনি অতঃপর ডাই মেডিজিনিশ্চে রিফর্ম (চিকিৎসাবিজ্ঞান সংক্রান্ত সংস্কার) নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেন। তিনি ১৮৪৯ সালে ভুর্জবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের রোগবৈজ্ঞানিক শারীরবিদ্যা বিভাগের প্রথম সভাপতি হন। পাঁচ বছর পরে শারিতে হাসপাতাল তাকে সদ্য প্রতিষ্ঠিত রোগবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সভাপতি হিসেবে নিয়োগ দেয়। তিনি "ডয়েচে ফোর্টরিশপার্টেই"(প্রগ্রেস পার্টি) নামে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি প্রুশীয় হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের সদস্যপদে নির্বাচিত হন। এছাড়াও তিনি রাইখস্ট্যাগে একটি আসনে জয়লাভ করেন। অটো ফন বিসমার্কের অর্থনৈতিক নীতির প্রতি তার বিরোধিতা "সসেজ সংঘাত" বা সসেজ ডুয়েলে রূপ নেয়। বিসমার্ককে ক্যাথলিকবিরোধী প্রচারণায় অবশ্য তিনি সাহায্য করেন, যাকে তিনি "কুলটুরকাম্ফ" বা সাংস্কৃতিক যুদ্ধ নাম দেন। | রুডল্ফ লুডভিগ কার্ল ফিরখো ভুর্জবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বিভাগের প্রথম সভাপতি হন? | {
"answer_start": [
234,
234
],
"text": [
"রোগবৈজ্ঞানিক শারীরবিদ্যা বিভাগের ",
"রোগবৈজ্ঞানিক শারীরবিদ্যা বিভাগের "
]
} |
bn_wiki_1827_03 | রুডল্ফ ফিরখো | ফিরখো ১৮৪৮ সালের বিপ্লবে অংশগ্রহণ করেন। যার ফলে পরবর্তী বছর তিনি শারিতে থেকে বহিষ্কৃত হন। তিনি অতঃপর ডাই মেডিজিনিশ্চে রিফর্ম (চিকিৎসাবিজ্ঞান সংক্রান্ত সংস্কার) নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেন। তিনি ১৮৪৯ সালে ভুর্জবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের রোগবৈজ্ঞানিক শারীরবিদ্যা বিভাগের প্রথম সভাপতি হন। পাঁচ বছর পরে শারিতে হাসপাতাল তাকে সদ্য প্রতিষ্ঠিত রোগবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সভাপতি হিসেবে নিয়োগ দেয়। তিনি "ডয়েচে ফোর্টরিশপার্টেই"(প্রগ্রেস পার্টি) নামে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি প্রুশীয় হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের সদস্যপদে নির্বাচিত হন। এছাড়াও তিনি রাইখস্ট্যাগে একটি আসনে জয়লাভ করেন। অটো ফন বিসমার্কের অর্থনৈতিক নীতির প্রতি তার বিরোধিতা "সসেজ সংঘাত" বা সসেজ ডুয়েলে রূপ নেয়। বিসমার্ককে ক্যাথলিকবিরোধী প্রচারণায় অবশ্য তিনি সাহায্য করেন, যাকে তিনি "কুলটুরকাম্ফ" বা সাংস্কৃতিক যুদ্ধ নাম দেন। | রুডল্ফ লুডভিগ কার্ল ফিরখো প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলের নাম কী? | {
"answer_start": [
391,
391
],
"text": [
"ডয়েচে ফোর্টরিশপার্টেই",
"ডয়েচে ফোর্টরিশপার্টেই"
]
} |
bn_wiki_1827_04 | রুডল্ফ ফিরখো | ফিরখো ১৮৪৮ সালের বিপ্লবে অংশগ্রহণ করেন। যার ফলে পরবর্তী বছর তিনি শারিতে থেকে বহিষ্কৃত হন। তিনি অতঃপর ডাই মেডিজিনিশ্চে রিফর্ম (চিকিৎসাবিজ্ঞান সংক্রান্ত সংস্কার) নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেন। তিনি ১৮৪৯ সালে ভুর্জবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের রোগবৈজ্ঞানিক শারীরবিদ্যা বিভাগের প্রথম সভাপতি হন। পাঁচ বছর পরে শারিতে হাসপাতাল তাকে সদ্য প্রতিষ্ঠিত রোগবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সভাপতি হিসেবে নিয়োগ দেয়। তিনি "ডয়েচে ফোর্টরিশপার্টেই"(প্রগ্রেস পার্টি) নামে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি প্রুশীয় হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের সদস্যপদে নির্বাচিত হন। এছাড়াও তিনি রাইখস্ট্যাগে একটি আসনে জয়লাভ করেন। অটো ফন বিসমার্কের অর্থনৈতিক নীতির প্রতি তার বিরোধিতা "সসেজ সংঘাত" বা সসেজ ডুয়েলে রূপ নেয়। বিসমার্ককে ক্যাথলিকবিরোধী প্রচারণায় অবশ্য তিনি সাহায্য করেন, যাকে তিনি "কুলটুরকাম্ফ" বা সাংস্কৃতিক যুদ্ধ নাম দেন। | রুডল্ফ লুডভিগ কার্ল ফিরখো প্রুশীয় হাউজ এর সভাপতি হন কত সালে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1827_05 | রুডল্ফ ফিরখো | ফিরখো ১৮৪৮ সালের বিপ্লবে অংশগ্রহণ করেন। যার ফলে পরবর্তী বছর তিনি শারিতে থেকে বহিষ্কৃত হন। তিনি অতঃপর ডাই মেডিজিনিশ্চে রিফর্ম (চিকিৎসাবিজ্ঞান সংক্রান্ত সংস্কার) নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেন। তিনি ১৮৪৯ সালে ভুর্জবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের রোগবৈজ্ঞানিক শারীরবিদ্যা বিভাগের প্রথম সভাপতি হন। পাঁচ বছর পরে শারিতে হাসপাতাল তাকে সদ্য প্রতিষ্ঠিত রোগবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সভাপতি হিসেবে নিয়োগ দেয়। তিনি "ডয়েচে ফোর্টরিশপার্টেই"(প্রগ্রেস পার্টি) নামে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি প্রুশীয় হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের সদস্যপদে নির্বাচিত হন। এছাড়াও তিনি রাইখস্ট্যাগে একটি আসনে জয়লাভ করেন। অটো ফন বিসমার্কের অর্থনৈতিক নীতির প্রতি তার বিরোধিতা "সসেজ সংঘাত" বা সসেজ ডুয়েলে রূপ নেয়। বিসমার্ককে ক্যাথলিকবিরোধী প্রচারণায় অবশ্য তিনি সাহায্য করেন, যাকে তিনি "কুলটুরকাম্ফ" বা সাংস্কৃতিক যুদ্ধ নাম দেন। | তিনি রাইখস্ট্যাগে কয়টি আসনে জয়লাভ করেন? | {
"answer_start": [
560,
560
],
"text": [
"একটি আসনে ",
"একটি আসনে "
]
} |
bn_wiki_0470_01 | বাংলাদেশ রেলওয়ে | আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানিটি গঠিত হওয়ার মূলে ছিল আসামের চা কোম্পানিগুলো। ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, ত্রিপুরা ও আসামের সমৃদ্ধ জেলাগুলোর পাট, চাল, চা রপ্তানী এবং কয়লা আমদানীর জন্য এই কোম্পানিটি গঠিত হয়। এই কোম্পানি কর্তৃক স্থাপিত রেলপথের সম্পূর্ণ অংশ যমুনা নদীর পূর্ব পাশে অবস্থিত এবং এর সমগ্রই মিটার-গেজ রেলপথ।
১৮৯৫ সালের ১লা জুলাই প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ চট্টগ্রাম–কুমিল্লা এবং ৬০.৫৪ কিলোমিটার দীর্ঘ লাকসাম–চাঁদপুর মিটার-গেজ সেকশন দুটি চালু হয়। একই সালের ৩রা নভেম্বর চট্টগ্রাম থেকে চট্টগ্রাম বন্দর সেকশনটি চালু করা হয়। ১৮৯৬ সালে কুমিল্লা–আখাউড়া এবং আখাউড়া–করিমগঞ্জ সেকশনটি চালু হয়। ১৯০৩ সালে তিনসুকিয়া পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারিত হয়। ১৯০৪ সাল পর্যন্ত সময়কালে নির্মিত প্রায় ১১৯১ কিলোমিটার রেলপথ চট্টগ্রামে উদ্বোধন করেন ভারতের তত্কালীন ভাইসরয় লর্ড কার্জন।
১৯০৩ সালে লাকসাম–নোয়াখালী সেকশনটি নোয়াখালী রেলওয়ে কোম্পানি কর্তৃক নির্মিত হয়। এই কোম্পানিটি আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি দ্বারা পরিচালিত হত। ১৯০৫ সালে এটি সরকার কর্তৃক অধিগৃহীত হয় এবং ১৯০৬ সালের ১লা জানুয়ারি আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের সাথে একীভূত করা হয়।
আখাউড়া–টঙ্গী সেকশনটি ১৯১০ থেকে ১৯১৪ সালে এবং কুলাউড়া–সিলেট ১৯১২ থেকে ১৯১৫ সালের মধ্যে নির্মাণ করা হয়। এরপর ১৯২৮ সালে শায়েস্তাগঞ্জ–হবিগঞ্জ বাজার এবং ১৯২৯ সালে শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা সেকশনটি চালু করা হয়।
চট্টগ্রামের চট্টগ্রাম–হাটহাজারী সেকশনটি ১৯২৯ সালে, হাটহাজারী–নাজিরহাট সেকশনটি ১৯৩০ সালে এবং ষোলশহর–দোহাজারী সেকশনটি ১৯৩১ সালে চালু করা হয়।
ময়মনসিংহ–ভৈরববাজার রেলওয়ে কোম্পানি ভৈরববাজার–গৌরীপুর, ময়মনসিংহ–নেত্রকোণা এবং শ্যামগঞ্জ–জারিয়া ঝাঞ্জাইল সেকশনগুলো ১৯১২ সাল থেকে ১৯১৮ সালের মধ্যে নির্মাণ করে। এই সেকশনগুলোকে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি পরিচালনা করত। ময়মনসিংহ–ভৈরববাজার রেলওয়ে কোম্পানি ১৯৪৮–৪৯ সালে সরকার কর্তৃক অধিগৃহীত হয়।
মেঘনা নদীর পূর্ব প্রান্তের আশুগঞ্জের সাথে পশ্চিম প্রান্তের ভৈরব বাজারের মধ্যে কোন রেল সংযোগ ছিল না। পূর্ববঙ্গের রেলপথ তখন যমুনা নদী এবং মেঘনা নদী দ্বারা তিন খণ্ডে বিভক্ত ছিল। ১৯৩৭ সালের ৬ ডিসেম্বর, মেঘনা নদীর উপর স্থাপিত কিং ষষ্ঠ জর্জ ব্রিজ চালু করা হলে আশুগঞ্জ ও ভৈরব বাজারের মধ্যে প্রথম রেলপথ সংযোগ গঠিত হয়। এর মাধ্যমে ঢাকা ও চট্টগ্রামের মধ্যে সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়।
১৯৪২ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানিকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় নেয়া হয় এবং একে ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ের সাথে একীভূত করে নাম দেওয়া হয় “বেঙ্গল এন্ড আসাম রেলওয়ে”।
১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ভারত বিভক্তির পর বেঙ্গল-আসাম রেলওয়ে পাকিস্তান এবং ভারতের মধ্যে বিভক্ত হয়ে যায়। পূর্ব বাংলা তথা পূর্ব পাকিস্তান উত্তরাধিকার সূত্রে পায় ২,৬০৬.৫৯ কি.মি. রেললাইন এবং তা ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে (ইবিআর) নামে পরিচিত হয়। ইবিআর পায় ৫০০ কিলোমিটার ব্রডগেজ এবং ২,১০০ কিলোমিটার মিটারগেজ।
বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর এদেশের রেলওয়ের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় বাংলাদেশ রেলওয়ে, যা উত্তরাধিকার সূত্রে পায় ২,৮৫৮.৭৩ কিলোমিটার রেলপথ ও ৪৬৬টি স্টেশন। ৩ জুন ১৯৮২ সাল, রেলওয়ে বোর্ড বিলুপ্ত হয়ে এর কার্যক্রম যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের রেলওয়ে বিভাগের ওপর ন্যস্ত করা হয় এবং বিভাগের সচিব ডিরেক্টর জেনারেল পদপ্রাপ্ত হন। ১২ আগস্ট ১৯৯৫ সাল, বাংলাদেশ রেলওয়ের নীতিগত পরামর্শ দানের জন্য ৯ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ রেলওয়ে অথরিটি গঠন করা হয় এবং এর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী। বঙ্গবন্ধু সেতু উন্মুক্তকরণের ফলে জামতৈল থেকে ইব্রাহিমাবাদ ব্রডগেজ রেলপথের মাধ্যমে পূর্ব-পশ্চিম রেল যোগাযোগ শুরু হয় ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন থেকে। সর্বশেষ ১৪ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন চালুর ফলে ঢাকা এবং কলকাতার মধ্যে সরাসরি রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। | আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানিটি গঠিত হওয়ার মূলে কারা ছিল? | {
"answer_start": [
52,
51
],
"text": [
"আসামের চা কোম্পানিগুলো",
" আসামের চা কোম্পানিগুলো"
]
} |
bn_wiki_0470_03 | বাংলাদেশ রেলওয়ে | আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানিটি গঠিত হওয়ার মূলে ছিল আসামের চা কোম্পানিগুলো। ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, ত্রিপুরা ও আসামের সমৃদ্ধ জেলাগুলোর পাট, চাল, চা রপ্তানী এবং কয়লা আমদানীর জন্য এই কোম্পানিটি গঠিত হয়। এই কোম্পানি কর্তৃক স্থাপিত রেলপথের সম্পূর্ণ অংশ যমুনা নদীর পূর্ব পাশে অবস্থিত এবং এর সমগ্রই মিটার-গেজ রেলপথ।
১৮৯৫ সালের ১লা জুলাই প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ চট্টগ্রাম–কুমিল্লা এবং ৬০.৫৪ কিলোমিটার দীর্ঘ লাকসাম–চাঁদপুর মিটার-গেজ সেকশন দুটি চালু হয়। একই সালের ৩রা নভেম্বর চট্টগ্রাম থেকে চট্টগ্রাম বন্দর সেকশনটি চালু করা হয়। ১৮৯৬ সালে কুমিল্লা–আখাউড়া এবং আখাউড়া–করিমগঞ্জ সেকশনটি চালু হয়। ১৯০৩ সালে তিনসুকিয়া পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারিত হয়। ১৯০৪ সাল পর্যন্ত সময়কালে নির্মিত প্রায় ১১৯১ কিলোমিটার রেলপথ চট্টগ্রামে উদ্বোধন করেন ভারতের তত্কালীন ভাইসরয় লর্ড কার্জন।
১৯০৩ সালে লাকসাম–নোয়াখালী সেকশনটি নোয়াখালী রেলওয়ে কোম্পানি কর্তৃক নির্মিত হয়। এই কোম্পানিটি আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি দ্বারা পরিচালিত হত। ১৯০৫ সালে এটি সরকার কর্তৃক অধিগৃহীত হয় এবং ১৯০৬ সালের ১লা জানুয়ারি আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের সাথে একীভূত করা হয়।
আখাউড়া–টঙ্গী সেকশনটি ১৯১০ থেকে ১৯১৪ সালে এবং কুলাউড়া–সিলেট ১৯১২ থেকে ১৯১৫ সালের মধ্যে নির্মাণ করা হয়। এরপর ১৯২৮ সালে শায়েস্তাগঞ্জ–হবিগঞ্জ বাজার এবং ১৯২৯ সালে শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা সেকশনটি চালু করা হয়।
চট্টগ্রামের চট্টগ্রাম–হাটহাজারী সেকশনটি ১৯২৯ সালে, হাটহাজারী–নাজিরহাট সেকশনটি ১৯৩০ সালে এবং ষোলশহর–দোহাজারী সেকশনটি ১৯৩১ সালে চালু করা হয়।
ময়মনসিংহ–ভৈরববাজার রেলওয়ে কোম্পানি ভৈরববাজার–গৌরীপুর, ময়মনসিংহ–নেত্রকোণা এবং শ্যামগঞ্জ–জারিয়া ঝাঞ্জাইল সেকশনগুলো ১৯১২ সাল থেকে ১৯১৮ সালের মধ্যে নির্মাণ করে। এই সেকশনগুলোকে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি পরিচালনা করত। ময়মনসিংহ–ভৈরববাজার রেলওয়ে কোম্পানি ১৯৪৮–৪৯ সালে সরকার কর্তৃক অধিগৃহীত হয়।
মেঘনা নদীর পূর্ব প্রান্তের আশুগঞ্জের সাথে পশ্চিম প্রান্তের ভৈরব বাজারের মধ্যে কোন রেল সংযোগ ছিল না। পূর্ববঙ্গের রেলপথ তখন যমুনা নদী এবং মেঘনা নদী দ্বারা তিন খণ্ডে বিভক্ত ছিল। ১৯৩৭ সালের ৬ ডিসেম্বর, মেঘনা নদীর উপর স্থাপিত কিং ষষ্ঠ জর্জ ব্রিজ চালু করা হলে আশুগঞ্জ ও ভৈরব বাজারের মধ্যে প্রথম রেলপথ সংযোগ গঠিত হয়। এর মাধ্যমে ঢাকা ও চট্টগ্রামের মধ্যে সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়।
১৯৪২ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানিকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় নেয়া হয় এবং একে ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ের সাথে একীভূত করে নাম দেওয়া হয় “বেঙ্গল এন্ড আসাম রেলওয়ে”।
১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ভারত বিভক্তির পর বেঙ্গল-আসাম রেলওয়ে পাকিস্তান এবং ভারতের মধ্যে বিভক্ত হয়ে যায়। পূর্ব বাংলা তথা পূর্ব পাকিস্তান উত্তরাধিকার সূত্রে পায় ২,৬০৬.৫৯ কি.মি. রেললাইন এবং তা ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে (ইবিআর) নামে পরিচিত হয়। ইবিআর পায় ৫০০ কিলোমিটার ব্রডগেজ এবং ২,১০০ কিলোমিটার মিটারগেজ।
বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর এদেশের রেলওয়ের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় বাংলাদেশ রেলওয়ে, যা উত্তরাধিকার সূত্রে পায় ২,৮৫৮.৭৩ কিলোমিটার রেলপথ ও ৪৬৬টি স্টেশন। ৩ জুন ১৯৮২ সাল, রেলওয়ে বোর্ড বিলুপ্ত হয়ে এর কার্যক্রম যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের রেলওয়ে বিভাগের ওপর ন্যস্ত করা হয় এবং বিভাগের সচিব ডিরেক্টর জেনারেল পদপ্রাপ্ত হন। ১২ আগস্ট ১৯৯৫ সাল, বাংলাদেশ রেলওয়ের নীতিগত পরামর্শ দানের জন্য ৯ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ রেলওয়ে অথরিটি গঠন করা হয় এবং এর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী। বঙ্গবন্ধু সেতু উন্মুক্তকরণের ফলে জামতৈল থেকে ইব্রাহিমাবাদ ব্রডগেজ রেলপথের মাধ্যমে পূর্ব-পশ্চিম রেল যোগাযোগ শুরু হয় ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন থেকে। সর্বশেষ ১৪ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন চালুর ফলে ঢাকা এবং কলকাতার মধ্যে সরাসরি রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। | কত সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানিকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় নেয়া হয়? | {
"answer_start": [
2059,
2059
],
"text": [
"১৯৪২",
"১৯৪২"
]
} |
bn_wiki_0470_04 | বাংলাদেশ রেলওয়ে | আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানিটি গঠিত হওয়ার মূলে ছিল আসামের চা কোম্পানিগুলো। ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, ত্রিপুরা ও আসামের সমৃদ্ধ জেলাগুলোর পাট, চাল, চা রপ্তানী এবং কয়লা আমদানীর জন্য এই কোম্পানিটি গঠিত হয়। এই কোম্পানি কর্তৃক স্থাপিত রেলপথের সম্পূর্ণ অংশ যমুনা নদীর পূর্ব পাশে অবস্থিত এবং এর সমগ্রই মিটার-গেজ রেলপথ।
১৮৯৫ সালের ১লা জুলাই প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ চট্টগ্রাম–কুমিল্লা এবং ৬০.৫৪ কিলোমিটার দীর্ঘ লাকসাম–চাঁদপুর মিটার-গেজ সেকশন দুটি চালু হয়। একই সালের ৩রা নভেম্বর চট্টগ্রাম থেকে চট্টগ্রাম বন্দর সেকশনটি চালু করা হয়। ১৮৯৬ সালে কুমিল্লা–আখাউড়া এবং আখাউড়া–করিমগঞ্জ সেকশনটি চালু হয়। ১৯০৩ সালে তিনসুকিয়া পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারিত হয়। ১৯০৪ সাল পর্যন্ত সময়কালে নির্মিত প্রায় ১১৯১ কিলোমিটার রেলপথ চট্টগ্রামে উদ্বোধন করেন ভারতের তত্কালীন ভাইসরয় লর্ড কার্জন।
১৯০৩ সালে লাকসাম–নোয়াখালী সেকশনটি নোয়াখালী রেলওয়ে কোম্পানি কর্তৃক নির্মিত হয়। এই কোম্পানিটি আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি দ্বারা পরিচালিত হত। ১৯০৫ সালে এটি সরকার কর্তৃক অধিগৃহীত হয় এবং ১৯০৬ সালের ১লা জানুয়ারি আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের সাথে একীভূত করা হয়।
আখাউড়া–টঙ্গী সেকশনটি ১৯১০ থেকে ১৯১৪ সালে এবং কুলাউড়া–সিলেট ১৯১২ থেকে ১৯১৫ সালের মধ্যে নির্মাণ করা হয়। এরপর ১৯২৮ সালে শায়েস্তাগঞ্জ–হবিগঞ্জ বাজার এবং ১৯২৯ সালে শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা সেকশনটি চালু করা হয়।
চট্টগ্রামের চট্টগ্রাম–হাটহাজারী সেকশনটি ১৯২৯ সালে, হাটহাজারী–নাজিরহাট সেকশনটি ১৯৩০ সালে এবং ষোলশহর–দোহাজারী সেকশনটি ১৯৩১ সালে চালু করা হয়।
ময়মনসিংহ–ভৈরববাজার রেলওয়ে কোম্পানি ভৈরববাজার–গৌরীপুর, ময়মনসিংহ–নেত্রকোণা এবং শ্যামগঞ্জ–জারিয়া ঝাঞ্জাইল সেকশনগুলো ১৯১২ সাল থেকে ১৯১৮ সালের মধ্যে নির্মাণ করে। এই সেকশনগুলোকে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি পরিচালনা করত। ময়মনসিংহ–ভৈরববাজার রেলওয়ে কোম্পানি ১৯৪৮–৪৯ সালে সরকার কর্তৃক অধিগৃহীত হয়।
মেঘনা নদীর পূর্ব প্রান্তের আশুগঞ্জের সাথে পশ্চিম প্রান্তের ভৈরব বাজারের মধ্যে কোন রেল সংযোগ ছিল না। পূর্ববঙ্গের রেলপথ তখন যমুনা নদী এবং মেঘনা নদী দ্বারা তিন খণ্ডে বিভক্ত ছিল। ১৯৩৭ সালের ৬ ডিসেম্বর, মেঘনা নদীর উপর স্থাপিত কিং ষষ্ঠ জর্জ ব্রিজ চালু করা হলে আশুগঞ্জ ও ভৈরব বাজারের মধ্যে প্রথম রেলপথ সংযোগ গঠিত হয়। এর মাধ্যমে ঢাকা ও চট্টগ্রামের মধ্যে সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়।
১৯৪২ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানিকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় নেয়া হয় এবং একে ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ের সাথে একীভূত করে নাম দেওয়া হয় “বেঙ্গল এন্ড আসাম রেলওয়ে”।
১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ভারত বিভক্তির পর বেঙ্গল-আসাম রেলওয়ে পাকিস্তান এবং ভারতের মধ্যে বিভক্ত হয়ে যায়। পূর্ব বাংলা তথা পূর্ব পাকিস্তান উত্তরাধিকার সূত্রে পায় ২,৬০৬.৫৯ কি.মি. রেললাইন এবং তা ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে (ইবিআর) নামে পরিচিত হয়। ইবিআর পায় ৫০০ কিলোমিটার ব্রডগেজ এবং ২,১০০ কিলোমিটার মিটারগেজ।
বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর এদেশের রেলওয়ের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় বাংলাদেশ রেলওয়ে, যা উত্তরাধিকার সূত্রে পায় ২,৮৫৮.৭৩ কিলোমিটার রেলপথ ও ৪৬৬টি স্টেশন। ৩ জুন ১৯৮২ সাল, রেলওয়ে বোর্ড বিলুপ্ত হয়ে এর কার্যক্রম যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের রেলওয়ে বিভাগের ওপর ন্যস্ত করা হয় এবং বিভাগের সচিব ডিরেক্টর জেনারেল পদপ্রাপ্ত হন। ১২ আগস্ট ১৯৯৫ সাল, বাংলাদেশ রেলওয়ের নীতিগত পরামর্শ দানের জন্য ৯ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ রেলওয়ে অথরিটি গঠন করা হয় এবং এর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী। বঙ্গবন্ধু সেতু উন্মুক্তকরণের ফলে জামতৈল থেকে ইব্রাহিমাবাদ ব্রডগেজ রেলপথের মাধ্যমে পূর্ব-পশ্চিম রেল যোগাযোগ শুরু হয় ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন থেকে। সর্বশেষ ১৪ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন চালুর ফলে ঢাকা এবং কলকাতার মধ্যে সরাসরি রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। | বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর বাংলাদেশ রেলওয়ে উত্তরাধিকার সূত্রে কত কিলোমিটার রেলপথ পায়? | {
"answer_start": [
2660,
2660
],
"text": [
"২,৮৫৮.৭৩",
"২,৮৫৮.৭৩"
]
} |
bn_wiki_0470_05 | বাংলাদেশ রেলওয়ে | আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানিটি গঠিত হওয়ার মূলে ছিল আসামের চা কোম্পানিগুলো। ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, ত্রিপুরা ও আসামের সমৃদ্ধ জেলাগুলোর পাট, চাল, চা রপ্তানী এবং কয়লা আমদানীর জন্য এই কোম্পানিটি গঠিত হয়। এই কোম্পানি কর্তৃক স্থাপিত রেলপথের সম্পূর্ণ অংশ যমুনা নদীর পূর্ব পাশে অবস্থিত এবং এর সমগ্রই মিটার-গেজ রেলপথ।
১৮৯৫ সালের ১লা জুলাই প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ চট্টগ্রাম–কুমিল্লা এবং ৬০.৫৪ কিলোমিটার দীর্ঘ লাকসাম–চাঁদপুর মিটার-গেজ সেকশন দুটি চালু হয়। একই সালের ৩রা নভেম্বর চট্টগ্রাম থেকে চট্টগ্রাম বন্দর সেকশনটি চালু করা হয়। ১৮৯৬ সালে কুমিল্লা–আখাউড়া এবং আখাউড়া–করিমগঞ্জ সেকশনটি চালু হয়। ১৯০৩ সালে তিনসুকিয়া পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারিত হয়। ১৯০৪ সাল পর্যন্ত সময়কালে নির্মিত প্রায় ১১৯১ কিলোমিটার রেলপথ চট্টগ্রামে উদ্বোধন করেন ভারতের তত্কালীন ভাইসরয় লর্ড কার্জন।
১৯০৩ সালে লাকসাম–নোয়াখালী সেকশনটি নোয়াখালী রেলওয়ে কোম্পানি কর্তৃক নির্মিত হয়। এই কোম্পানিটি আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি দ্বারা পরিচালিত হত। ১৯০৫ সালে এটি সরকার কর্তৃক অধিগৃহীত হয় এবং ১৯০৬ সালের ১লা জানুয়ারি আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের সাথে একীভূত করা হয়।
আখাউড়া–টঙ্গী সেকশনটি ১৯১০ থেকে ১৯১৪ সালে এবং কুলাউড়া–সিলেট ১৯১২ থেকে ১৯১৫ সালের মধ্যে নির্মাণ করা হয়। এরপর ১৯২৮ সালে শায়েস্তাগঞ্জ–হবিগঞ্জ বাজার এবং ১৯২৯ সালে শায়েস্তাগঞ্জ–বাল্লা সেকশনটি চালু করা হয়।
চট্টগ্রামের চট্টগ্রাম–হাটহাজারী সেকশনটি ১৯২৯ সালে, হাটহাজারী–নাজিরহাট সেকশনটি ১৯৩০ সালে এবং ষোলশহর–দোহাজারী সেকশনটি ১৯৩১ সালে চালু করা হয়।
ময়মনসিংহ–ভৈরববাজার রেলওয়ে কোম্পানি ভৈরববাজার–গৌরীপুর, ময়মনসিংহ–নেত্রকোণা এবং শ্যামগঞ্জ–জারিয়া ঝাঞ্জাইল সেকশনগুলো ১৯১২ সাল থেকে ১৯১৮ সালের মধ্যে নির্মাণ করে। এই সেকশনগুলোকে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি পরিচালনা করত। ময়মনসিংহ–ভৈরববাজার রেলওয়ে কোম্পানি ১৯৪৮–৪৯ সালে সরকার কর্তৃক অধিগৃহীত হয়।
মেঘনা নদীর পূর্ব প্রান্তের আশুগঞ্জের সাথে পশ্চিম প্রান্তের ভৈরব বাজারের মধ্যে কোন রেল সংযোগ ছিল না। পূর্ববঙ্গের রেলপথ তখন যমুনা নদী এবং মেঘনা নদী দ্বারা তিন খণ্ডে বিভক্ত ছিল। ১৯৩৭ সালের ৬ ডিসেম্বর, মেঘনা নদীর উপর স্থাপিত কিং ষষ্ঠ জর্জ ব্রিজ চালু করা হলে আশুগঞ্জ ও ভৈরব বাজারের মধ্যে প্রথম রেলপথ সংযোগ গঠিত হয়। এর মাধ্যমে ঢাকা ও চট্টগ্রামের মধ্যে সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়।
১৯৪২ সালে আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানিকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় নেয়া হয় এবং একে ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ের সাথে একীভূত করে নাম দেওয়া হয় “বেঙ্গল এন্ড আসাম রেলওয়ে”।
১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ভারত বিভক্তির পর বেঙ্গল-আসাম রেলওয়ে পাকিস্তান এবং ভারতের মধ্যে বিভক্ত হয়ে যায়। পূর্ব বাংলা তথা পূর্ব পাকিস্তান উত্তরাধিকার সূত্রে পায় ২,৬০৬.৫৯ কি.মি. রেললাইন এবং তা ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে (ইবিআর) নামে পরিচিত হয়। ইবিআর পায় ৫০০ কিলোমিটার ব্রডগেজ এবং ২,১০০ কিলোমিটার মিটারগেজ।
বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর এদেশের রেলওয়ের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় বাংলাদেশ রেলওয়ে, যা উত্তরাধিকার সূত্রে পায় ২,৮৫৮.৭৩ কিলোমিটার রেলপথ ও ৪৬৬টি স্টেশন। ৩ জুন ১৯৮২ সাল, রেলওয়ে বোর্ড বিলুপ্ত হয়ে এর কার্যক্রম যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের রেলওয়ে বিভাগের ওপর ন্যস্ত করা হয় এবং বিভাগের সচিব ডিরেক্টর জেনারেল পদপ্রাপ্ত হন। ১২ আগস্ট ১৯৯৫ সাল, বাংলাদেশ রেলওয়ের নীতিগত পরামর্শ দানের জন্য ৯ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ রেলওয়ে অথরিটি গঠন করা হয় এবং এর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী। বঙ্গবন্ধু সেতু উন্মুক্তকরণের ফলে জামতৈল থেকে ইব্রাহিমাবাদ ব্রডগেজ রেলপথের মাধ্যমে পূর্ব-পশ্চিম রেল যোগাযোগ শুরু হয় ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন থেকে। সর্বশেষ ১৪ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন চালুর ফলে ঢাকা এবং কলকাতার মধ্যে সরাসরি রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। | বাংলাদেশ রেলওয়ে এর বাংলাদেশ রেলওয়ে কতজন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1684_01 | দ্য চেইনস্মোকারস | দ্য চেইনস্মোকারস একটি আমেরিকান ডিজে/প্রোডাকশন ড্যুও যা অ্যান্ড্রু ট্যাগার্ট এবং এলেক্স পল দ্বারা গঠিত। দ্য চেইনস্মোকারস ইডিএম-পপ ড্যুও[১] ২০১৪ সালে প্রথম "#সেলফি" গানটির দ্বারা তারা বিরাট সাফল্য অর্জন করে, যেটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সেরা ২০ তালিকায় উঠে এসেছিল। তারা তাদের আত্মপ্রকাশকারী ছোট অ্যালবাম,বুকে প্রকাশ করে ২০১৫ সালের অক্টবরে যার মধ্যে "রোজেজ" এককটি উল্লেখ্য করে, যেটি আমেরিকায় সর্বোচ্চ ১০টি গানের তালিকায় স্থান পায় বিলবোর্ড হট ১০০। "ডোন্ট লেট মি ডাউন" সেখানে তাদের প্রথম সেরা ৫ম একক স্থান পায় এবং তারা গ্রামি এওয়ার্ড পেয়ে যায় সেরা ড্যান্স রেকর্ডিংয়ের জন্য ৫৯তম এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে, যখন "ক্লোসার" তাদের প্রথম কোন গান যা তালিকার প্রথমে স্থান পায়। এছাড়াও তারা একটি আমেরিকান মিউজিক এওয়ার্ড[৮] এবং আরো ৫ টি আই হার্ট রেডিও মিউজিক এওয়ার্ডস গ্রহণ কর। এই ড্যুওর দ্বিতীয় ছোট অ্যালবাম কোলাজ ২০১৬ সালের নভেম্বরে,২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে তারা অবারও তাদের প্রথম আত্বপ্রকাশকারী অ্যালবামমেমরিস...ডু নট ওপেন দ্বারা সফলতা পেয়ে যায়। | দ্য চেইনস্মোকারস কাদের দ্বারা গঠিত? | {
"answer_start": [
55,
55
],
"text": [
"অ্যান্ড্রু ট্যাগার্ট এবং এলেক্স পল",
"অ্যান্ড্রু ট্যাগার্ট এবং এলেক্স পল"
]
} |
bn_wiki_1684_02 | দ্য চেইনস্মোকারস | দ্য চেইনস্মোকারস একটি আমেরিকান ডিজে/প্রোডাকশন ড্যুও যা অ্যান্ড্রু ট্যাগার্ট এবং এলেক্স পল দ্বারা গঠিত। দ্য চেইনস্মোকারস ইডিএম-পপ ড্যুও[১] ২০১৪ সালে প্রথম "#সেলফি" গানটির দ্বারা তারা বিরাট সাফল্য অর্জন করে, যেটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সেরা ২০ তালিকায় উঠে এসেছিল। তারা তাদের আত্মপ্রকাশকারী ছোট অ্যালবাম,বুকে প্রকাশ করে ২০১৫ সালের অক্টবরে যার মধ্যে "রোজেজ" এককটি উল্লেখ্য করে, যেটি আমেরিকায় সর্বোচ্চ ১০টি গানের তালিকায় স্থান পায় বিলবোর্ড হট ১০০। "ডোন্ট লেট মি ডাউন" সেখানে তাদের প্রথম সেরা ৫ম একক স্থান পায় এবং তারা গ্রামি এওয়ার্ড পেয়ে যায় সেরা ড্যান্স রেকর্ডিংয়ের জন্য ৫৯তম এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে, যখন "ক্লোসার" তাদের প্রথম কোন গান যা তালিকার প্রথমে স্থান পায়। এছাড়াও তারা একটি আমেরিকান মিউজিক এওয়ার্ড[৮] এবং আরো ৫ টি আই হার্ট রেডিও মিউজিক এওয়ার্ডস গ্রহণ কর। এই ড্যুওর দ্বিতীয় ছোট অ্যালবাম কোলাজ ২০১৬ সালের নভেম্বরে,২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে তারা অবারও তাদের প্রথম আত্বপ্রকাশকারী অ্যালবামমেমরিস...ডু নট ওপেন দ্বারা সফলতা পেয়ে যায়। | ২০১৪ সালে কোন গানটির জন্যে তারা সাফল্য লাভ করে? | {
"answer_start": [
154,
154
],
"text": [
"\"#সেলফি\"",
"\"#সেলফি\""
]
} |
bn_wiki_1684_03 | দ্য চেইনস্মোকারস | দ্য চেইনস্মোকারস একটি আমেরিকান ডিজে/প্রোডাকশন ড্যুও যা অ্যান্ড্রু ট্যাগার্ট এবং এলেক্স পল দ্বারা গঠিত। দ্য চেইনস্মোকারস ইডিএম-পপ ড্যুও[১] ২০১৪ সালে প্রথম "#সেলফি" গানটির দ্বারা তারা বিরাট সাফল্য অর্জন করে, যেটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সেরা ২০ তালিকায় উঠে এসেছিল। তারা তাদের আত্মপ্রকাশকারী ছোট অ্যালবাম,বুকে প্রকাশ করে ২০১৫ সালের অক্টবরে যার মধ্যে "রোজেজ" এককটি উল্লেখ্য করে, যেটি আমেরিকায় সর্বোচ্চ ১০টি গানের তালিকায় স্থান পায় বিলবোর্ড হট ১০০। "ডোন্ট লেট মি ডাউন" সেখানে তাদের প্রথম সেরা ৫ম একক স্থান পায় এবং তারা গ্রামি এওয়ার্ড পেয়ে যায় সেরা ড্যান্স রেকর্ডিংয়ের জন্য ৫৯তম এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে, যখন "ক্লোসার" তাদের প্রথম কোন গান যা তালিকার প্রথমে স্থান পায়। এছাড়াও তারা একটি আমেরিকান মিউজিক এওয়ার্ড[৮] এবং আরো ৫ টি আই হার্ট রেডিও মিউজিক এওয়ার্ডস গ্রহণ কর। এই ড্যুওর দ্বিতীয় ছোট অ্যালবাম কোলাজ ২০১৬ সালের নভেম্বরে,২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে তারা অবারও তাদের প্রথম আত্বপ্রকাশকারী অ্যালবামমেমরিস...ডু নট ওপেন দ্বারা সফলতা পেয়ে যায়। | দ্য চেইনস্মোকারস এর আত্মপ্রকাশকারী ছোট অ্যালবাম কোনটি ছিল? | {
"answer_start": [
300,
300
],
"text": [
"বুকে",
"বুকে"
]
} |
bn_wiki_1684_04 | দ্য চেইনস্মোকারস | দ্য চেইনস্মোকারস একটি আমেরিকান ডিজে/প্রোডাকশন ড্যুও যা অ্যান্ড্রু ট্যাগার্ট এবং এলেক্স পল দ্বারা গঠিত। দ্য চেইনস্মোকারস ইডিএম-পপ ড্যুও[১] ২০১৪ সালে প্রথম "#সেলফি" গানটির দ্বারা তারা বিরাট সাফল্য অর্জন করে, যেটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সেরা ২০ তালিকায় উঠে এসেছিল। তারা তাদের আত্মপ্রকাশকারী ছোট অ্যালবাম,বুকে প্রকাশ করে ২০১৫ সালের অক্টবরে যার মধ্যে "রোজেজ" এককটি উল্লেখ্য করে, যেটি আমেরিকায় সর্বোচ্চ ১০টি গানের তালিকায় স্থান পায় বিলবোর্ড হট ১০০। "ডোন্ট লেট মি ডাউন" সেখানে তাদের প্রথম সেরা ৫ম একক স্থান পায় এবং তারা গ্রামি এওয়ার্ড পেয়ে যায় সেরা ড্যান্স রেকর্ডিংয়ের জন্য ৫৯তম এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে, যখন "ক্লোসার" তাদের প্রথম কোন গান যা তালিকার প্রথমে স্থান পায়। এছাড়াও তারা একটি আমেরিকান মিউজিক এওয়ার্ড[৮] এবং আরো ৫ টি আই হার্ট রেডিও মিউজিক এওয়ার্ডস গ্রহণ কর। এই ড্যুওর দ্বিতীয় ছোট অ্যালবাম কোলাজ ২০১৬ সালের নভেম্বরে,২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে তারা অবারও তাদের প্রথম আত্বপ্রকাশকারী অ্যালবামমেমরিস...ডু নট ওপেন দ্বারা সফলতা পেয়ে যায়। | রোজেজ আমেরিকায় সর্বোচ্চ কতটি গানের তালিকায় স্থান পায়? | {
"answer_start": [
397,
397
],
"text": [
"১০",
"১০"
]
} |
bn_wiki_1684_05 | দ্য চেইনস্মোকারস | দ্য চেইনস্মোকারস একটি আমেরিকান ডিজে/প্রোডাকশন ড্যুও যা অ্যান্ড্রু ট্যাগার্ট এবং এলেক্স পল দ্বারা গঠিত। দ্য চেইনস্মোকারস ইডিএম-পপ ড্যুও[১] ২০১৪ সালে প্রথম "#সেলফি" গানটির দ্বারা তারা বিরাট সাফল্য অর্জন করে, যেটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সেরা ২০ তালিকায় উঠে এসেছিল। তারা তাদের আত্মপ্রকাশকারী ছোট অ্যালবাম,বুকে প্রকাশ করে ২০১৫ সালের অক্টবরে যার মধ্যে "রোজেজ" এককটি উল্লেখ্য করে, যেটি আমেরিকায় সর্বোচ্চ ১০টি গানের তালিকায় স্থান পায় বিলবোর্ড হট ১০০। "ডোন্ট লেট মি ডাউন" সেখানে তাদের প্রথম সেরা ৫ম একক স্থান পায় এবং তারা গ্রামি এওয়ার্ড পেয়ে যায় সেরা ড্যান্স রেকর্ডিংয়ের জন্য ৫৯তম এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে, যখন "ক্লোসার" তাদের প্রথম কোন গান যা তালিকার প্রথমে স্থান পায়। এছাড়াও তারা একটি আমেরিকান মিউজিক এওয়ার্ড[৮] এবং আরো ৫ টি আই হার্ট রেডিও মিউজিক এওয়ার্ডস গ্রহণ কর। এই ড্যুওর দ্বিতীয় ছোট অ্যালবাম কোলাজ ২০১৬ সালের নভেম্বরে,২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে তারা অবারও তাদের প্রথম আত্বপ্রকাশকারী অ্যালবামমেমরিস...ডু নট ওপেন দ্বারা সফলতা পেয়ে যায়। | দ্য চেইনস্মোকারস এর তৃতীয় ছোট অ্যালবাম কোনটি? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2950_01 | বাংলাদেশ নৌবাহিনী | ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাতিসংঘ মিশনে যুক্ত হয়। ১৯৯৭ সালে প্রথমবারের মত স্বতন্ত্র নৌবাহিনী ইউনিট মোতায়েন করা হয় প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধের পর ইরাক-কুয়েত সীমান্তের জলপথের নিরাপত্তায়। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে সুদানে একটি ফোর্স রিভারাইন ইউনিট (এফআরইউ) নামক নদীভিত্তিক টহল দল পাঠানো হয়। এছাড়াও সেনাবাহিনীর নেতৃত্বাধীন বিভিন্ন মিশনেও নৌসদস্যরা অংশ নিয়ে থাকেন। ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনী লেবাননে জাতিসংঘ মিশন ইউনিফিল এর আওতায় ভূমধ্যসাগরে যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করে আসছে। বর্তমানে এই মিশনে একটি ক্যাসল ক্লাস ক্ষেপণাস্ত্রবাহী কর্ভেট মোতায়েন রয়েছে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনী নিয়মিতভাবে অন্যান্য নৌবাহিনীর সাথে মহড়ায় অংশগ্রহণ করে থাকে যা মূল্যবান অভিজ্ঞতা অর্জন ও যুদ্ধ সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ১৯৯২ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনী এক্সারসাইজ সী ব্যাট নামক বার্ষিক সমুদ্র মহড়ায় অংশ নিত। ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর বিশেষ বাহিনী এক্সারসাইজ টাইগার শার্ক নামক মহড়ায় অংশ নিয়ে আসছে। ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর মধ্যে কোঅপারেশন অ্যাফ্লোট রেডিনেস অ্যান্ড ট্রেনিং (কারাত) নামক বাৎসরিক সামুদ্রিক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ভারতীয় নৌবাহিনী আয়োজিত দ্বিবার্ষিক মহড়া মিলান এও নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ নিয়মিতভাবে অংশ নিয়ে থাকে। ২০০৯ সাল থেকে আরব সাগরে পাকিস্তান নৌবাহিনী আয়োজিত দ্বিবার্ষিক মহড়া আমান এ বাংলাদেশ নৌবাহিনী ফ্রিগেট নিয়ে অংশগ্রহণ করে আসছে। নৌবাহিনী কাতারের দোহায় অনুষ্ঠিত সংকট মোকাবিলা অনুশীলন মহড়া এক্সারসাইজ ফেরোশাস ফ্যালকন এও অংশ নিয়ে থাকে। বানৌজা আবু বকর ২০১৪ সালে চীনের শ্যানডং প্রদেশের কুইংদাওতে অনুষ্ঠিত ওয়েস্ট প্যাসিফিক নেভাল সিম্পোজিয়াম (ডব্লিউপিএনএস) এ অংশগ্রহণ করে। এছাড়া নৌবাহিনী ২০১৫ সাল থেকে মালেশিয়ায় অনুষ্ঠিত বহুজাতিক প্রদর্শনী মহড়া লাংকাউই ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অ্যান্ড অ্যারোস্পেস এক্সিবিশন (লিমা) এ অংশগ্রহণ করে থাকে। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ভারত মহাসাগরীয় ফোরামের ব্যানারে বহুজাতিক সমুদ্র মহড়া ইওএনএস মাল্টিলেটারাল মেরিটাইম সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ এক্সারসাইজ (আইএমএমএসআরইএক্স) আয়োজন করে। এটি ছিল নৌবাহিনীর আয়োজিত প্রথম বহুজাতিক মহড়া। | কত সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাতিসংঘ মিশনে যুক্ত হয়? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"১৯৯৩",
"১৯৯৩"
]
} |
bn_wiki_2950_03 | বাংলাদেশ নৌবাহিনী | ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাতিসংঘ মিশনে যুক্ত হয়। ১৯৯৭ সালে প্রথমবারের মত স্বতন্ত্র নৌবাহিনী ইউনিট মোতায়েন করা হয় প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধের পর ইরাক-কুয়েত সীমান্তের জলপথের নিরাপত্তায়। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে সুদানে একটি ফোর্স রিভারাইন ইউনিট (এফআরইউ) নামক নদীভিত্তিক টহল দল পাঠানো হয়। এছাড়াও সেনাবাহিনীর নেতৃত্বাধীন বিভিন্ন মিশনেও নৌসদস্যরা অংশ নিয়ে থাকেন। ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনী লেবাননে জাতিসংঘ মিশন ইউনিফিল এর আওতায় ভূমধ্যসাগরে যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করে আসছে। বর্তমানে এই মিশনে একটি ক্যাসল ক্লাস ক্ষেপণাস্ত্রবাহী কর্ভেট মোতায়েন রয়েছে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনী নিয়মিতভাবে অন্যান্য নৌবাহিনীর সাথে মহড়ায় অংশগ্রহণ করে থাকে যা মূল্যবান অভিজ্ঞতা অর্জন ও যুদ্ধ সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ১৯৯২ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনী এক্সারসাইজ সী ব্যাট নামক বার্ষিক সমুদ্র মহড়ায় অংশ নিত। ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর বিশেষ বাহিনী এক্সারসাইজ টাইগার শার্ক নামক মহড়ায় অংশ নিয়ে আসছে। ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর মধ্যে কোঅপারেশন অ্যাফ্লোট রেডিনেস অ্যান্ড ট্রেনিং (কারাত) নামক বাৎসরিক সামুদ্রিক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ভারতীয় নৌবাহিনী আয়োজিত দ্বিবার্ষিক মহড়া মিলান এও নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ নিয়মিতভাবে অংশ নিয়ে থাকে। ২০০৯ সাল থেকে আরব সাগরে পাকিস্তান নৌবাহিনী আয়োজিত দ্বিবার্ষিক মহড়া আমান এ বাংলাদেশ নৌবাহিনী ফ্রিগেট নিয়ে অংশগ্রহণ করে আসছে। নৌবাহিনী কাতারের দোহায় অনুষ্ঠিত সংকট মোকাবিলা অনুশীলন মহড়া এক্সারসাইজ ফেরোশাস ফ্যালকন এও অংশ নিয়ে থাকে। বানৌজা আবু বকর ২০১৪ সালে চীনের শ্যানডং প্রদেশের কুইংদাওতে অনুষ্ঠিত ওয়েস্ট প্যাসিফিক নেভাল সিম্পোজিয়াম (ডব্লিউপিএনএস) এ অংশগ্রহণ করে। এছাড়া নৌবাহিনী ২০১৫ সাল থেকে মালেশিয়ায় অনুষ্ঠিত বহুজাতিক প্রদর্শনী মহড়া লাংকাউই ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অ্যান্ড অ্যারোস্পেস এক্সিবিশন (লিমা) এ অংশগ্রহণ করে থাকে। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ভারত মহাসাগরীয় ফোরামের ব্যানারে বহুজাতিক সমুদ্র মহড়া ইওএনএস মাল্টিলেটারাল মেরিটাইম সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ এক্সারসাইজ (আইএমএমএসআরইএক্স) আয়োজন করে। এটি ছিল নৌবাহিনীর আয়োজিত প্রথম বহুজাতিক মহড়া। | ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনী লেবাননে জাতিসংঘ মিশন ইউনিফিল এর আওতায় কোথায় যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করে আসছে? | {
"answer_start": [
430,
430
],
"text": [
"ভূমধ্যসাগরে",
"ভূমধ্যসাগরে"
]
} |
bn_wiki_2950_04 | বাংলাদেশ নৌবাহিনী | ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাতিসংঘ মিশনে যুক্ত হয়। ১৯৯৭ সালে প্রথমবারের মত স্বতন্ত্র নৌবাহিনী ইউনিট মোতায়েন করা হয় প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধের পর ইরাক-কুয়েত সীমান্তের জলপথের নিরাপত্তায়। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে সুদানে একটি ফোর্স রিভারাইন ইউনিট (এফআরইউ) নামক নদীভিত্তিক টহল দল পাঠানো হয়। এছাড়াও সেনাবাহিনীর নেতৃত্বাধীন বিভিন্ন মিশনেও নৌসদস্যরা অংশ নিয়ে থাকেন। ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনী লেবাননে জাতিসংঘ মিশন ইউনিফিল এর আওতায় ভূমধ্যসাগরে যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করে আসছে। বর্তমানে এই মিশনে একটি ক্যাসল ক্লাস ক্ষেপণাস্ত্রবাহী কর্ভেট মোতায়েন রয়েছে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনী নিয়মিতভাবে অন্যান্য নৌবাহিনীর সাথে মহড়ায় অংশগ্রহণ করে থাকে যা মূল্যবান অভিজ্ঞতা অর্জন ও যুদ্ধ সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ১৯৯২ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনী এক্সারসাইজ সী ব্যাট নামক বার্ষিক সমুদ্র মহড়ায় অংশ নিত। ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর বিশেষ বাহিনী এক্সারসাইজ টাইগার শার্ক নামক মহড়ায় অংশ নিয়ে আসছে। ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর মধ্যে কোঅপারেশন অ্যাফ্লোট রেডিনেস অ্যান্ড ট্রেনিং (কারাত) নামক বাৎসরিক সামুদ্রিক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ভারতীয় নৌবাহিনী আয়োজিত দ্বিবার্ষিক মহড়া মিলান এও নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ নিয়মিতভাবে অংশ নিয়ে থাকে। ২০০৯ সাল থেকে আরব সাগরে পাকিস্তান নৌবাহিনী আয়োজিত দ্বিবার্ষিক মহড়া আমান এ বাংলাদেশ নৌবাহিনী ফ্রিগেট নিয়ে অংশগ্রহণ করে আসছে। নৌবাহিনী কাতারের দোহায় অনুষ্ঠিত সংকট মোকাবিলা অনুশীলন মহড়া এক্সারসাইজ ফেরোশাস ফ্যালকন এও অংশ নিয়ে থাকে। বানৌজা আবু বকর ২০১৪ সালে চীনের শ্যানডং প্রদেশের কুইংদাওতে অনুষ্ঠিত ওয়েস্ট প্যাসিফিক নেভাল সিম্পোজিয়াম (ডব্লিউপিএনএস) এ অংশগ্রহণ করে। এছাড়া নৌবাহিনী ২০১৫ সাল থেকে মালেশিয়ায় অনুষ্ঠিত বহুজাতিক প্রদর্শনী মহড়া লাংকাউই ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অ্যান্ড অ্যারোস্পেস এক্সিবিশন (লিমা) এ অংশগ্রহণ করে থাকে। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ভারত মহাসাগরীয় ফোরামের ব্যানারে বহুজাতিক সমুদ্র মহড়া ইওএনএস মাল্টিলেটারাল মেরিটাইম সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ এক্সারসাইজ (আইএমএমএসআরইএক্স) আয়োজন করে। এটি ছিল নৌবাহিনীর আয়োজিত প্রথম বহুজাতিক মহড়া। | সংকট মোকাবিলা অনুশীলন মহড়া এক্সারসাইজ ফেরোশাস ফ্যালকন কোথায় অনুষ্ঠিত হয়? | {
"answer_start": [
1330,
1330
],
"text": [
"কাতারের দোহায়",
"কাতারের দোহায়"
]
} |
bn_wiki_2950_05 | বাংলাদেশ নৌবাহিনী | ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাতিসংঘ মিশনে যুক্ত হয়। ১৯৯৭ সালে প্রথমবারের মত স্বতন্ত্র নৌবাহিনী ইউনিট মোতায়েন করা হয় প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধের পর ইরাক-কুয়েত সীমান্তের জলপথের নিরাপত্তায়। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে সুদানে একটি ফোর্স রিভারাইন ইউনিট (এফআরইউ) নামক নদীভিত্তিক টহল দল পাঠানো হয়। এছাড়াও সেনাবাহিনীর নেতৃত্বাধীন বিভিন্ন মিশনেও নৌসদস্যরা অংশ নিয়ে থাকেন। ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনী লেবাননে জাতিসংঘ মিশন ইউনিফিল এর আওতায় ভূমধ্যসাগরে যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করে আসছে। বর্তমানে এই মিশনে একটি ক্যাসল ক্লাস ক্ষেপণাস্ত্রবাহী কর্ভেট মোতায়েন রয়েছে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনী নিয়মিতভাবে অন্যান্য নৌবাহিনীর সাথে মহড়ায় অংশগ্রহণ করে থাকে যা মূল্যবান অভিজ্ঞতা অর্জন ও যুদ্ধ সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ১৯৯২ সাল থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনী এক্সারসাইজ সী ব্যাট নামক বার্ষিক সমুদ্র মহড়ায় অংশ নিত। ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর বিশেষ বাহিনী এক্সারসাইজ টাইগার শার্ক নামক মহড়ায় অংশ নিয়ে আসছে। ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর মধ্যে কোঅপারেশন অ্যাফ্লোট রেডিনেস অ্যান্ড ট্রেনিং (কারাত) নামক বাৎসরিক সামুদ্রিক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ভারতীয় নৌবাহিনী আয়োজিত দ্বিবার্ষিক মহড়া মিলান এও নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ নিয়মিতভাবে অংশ নিয়ে থাকে। ২০০৯ সাল থেকে আরব সাগরে পাকিস্তান নৌবাহিনী আয়োজিত দ্বিবার্ষিক মহড়া আমান এ বাংলাদেশ নৌবাহিনী ফ্রিগেট নিয়ে অংশগ্রহণ করে আসছে। নৌবাহিনী কাতারের দোহায় অনুষ্ঠিত সংকট মোকাবিলা অনুশীলন মহড়া এক্সারসাইজ ফেরোশাস ফ্যালকন এও অংশ নিয়ে থাকে। বানৌজা আবু বকর ২০১৪ সালে চীনের শ্যানডং প্রদেশের কুইংদাওতে অনুষ্ঠিত ওয়েস্ট প্যাসিফিক নেভাল সিম্পোজিয়াম (ডব্লিউপিএনএস) এ অংশগ্রহণ করে। এছাড়া নৌবাহিনী ২০১৫ সাল থেকে মালেশিয়ায় অনুষ্ঠিত বহুজাতিক প্রদর্শনী মহড়া লাংকাউই ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অ্যান্ড অ্যারোস্পেস এক্সিবিশন (লিমা) এ অংশগ্রহণ করে থাকে। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ভারত মহাসাগরীয় ফোরামের ব্যানারে বহুজাতিক সমুদ্র মহড়া ইওএনএস মাল্টিলেটারাল মেরিটাইম সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ এক্সারসাইজ (আইএমএমএসআরইএক্স) আয়োজন করে। এটি ছিল নৌবাহিনীর আয়োজিত প্রথম বহুজাতিক মহড়া। | লাংকাউই ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অ্যান্ড অ্যারোস্পেস এক্সিবিশন কত সাল থেকে শুরু হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1419_01 | পিতৃতন্ত্র | সমাজবিদ্যায় পিতৃতন্ত্র হচ্ছে একটি সামাজিক ব্যবস্থা যেখানে পুরুষেরা প্রাথমিক ক্ষমতা ধারণ করে এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব, নৈতিক কর্তৃত্ব, সামাজিক সুবিধা ও সম্পত্তির নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে প্রাধান্য স্থাপন করে, পরিবারের ক্ষেত্রে পিতা ও পিতৃতুল্যগণ নারী ও শিশুর উপর কর্তৃত্ব লাভ করে। কিছু পিতৃতান্ত্রিক সমাজ একই সাথে পিতৃগোত্রজ হয়, যার অর্থ হচ্ছে এইসব সমাজে সম্পত্তি ও পদবী পুরুষের মাধ্যমে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে বাহিত হয়। ঐতিহাসিকভাবে বিভিন্ন সংস্কৃতির বিস্তৃত পরিসরে সামাজিক, আইনগত, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে পিতৃতন্ত্রের অস্তিত্ব দেখা গেছে। এমনকি, যদিও বা সংবিধান ও আইনসমূহে সমাজের পিতৃগোত্রজ হবার বিষয়টি লেখা থাকে না, প্রথানুসারে বেশিরভাগ সমসাময়িক সমাজই পিতৃগোত্রজ হয়ে থাকে। | সমাজবিদ্যায় পিতৃতন্ত্র কী? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"সমাজবিদ্যায় পিতৃতন্ত্র হচ্ছে একটি সামাজিক ব্যবস্থা যেখানে পুরুষেরা প্রাথমিক ক্ষমতা ধারণ করে এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব, নৈতিক কর্তৃত্ব, সামাজিক সুবিধা ও সম্পত্তির নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে প্রাধান্য স্থাপন করে, পরিবারের ক্ষেত্রে পিতা ও পিতৃতুল্যগণ নারী ও শিশুর উপর কর্তৃত্ব লাভ করে।",
"সমাজবিদ্যায় পিতৃতন্ত্র হচ্ছে একটি সামাজিক ব্যবস্থা যেখানে পুরুষেরা প্রাথমিক ক্ষমতা ধারণ করে এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব, নৈতিক কর্তৃত্ব, সামাজিক সুবিধা ও সম্পত্তির নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে প্রাধান্য স্থাপন করে, পরিবারের ক্ষেত্রে পিতা ও পিতৃতুল্যগণ নারী ও শিশুর উপর কর্তৃত্ব লাভ করে।"
]
} |
bn_wiki_1419_02 | পিতৃতন্ত্র | সমাজবিদ্যায় পিতৃতন্ত্র হচ্ছে একটি সামাজিক ব্যবস্থা যেখানে পুরুষেরা প্রাথমিক ক্ষমতা ধারণ করে এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব, নৈতিক কর্তৃত্ব, সামাজিক সুবিধা ও সম্পত্তির নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে প্রাধান্য স্থাপন করে, পরিবারের ক্ষেত্রে পিতা ও পিতৃতুল্যগণ নারী ও শিশুর উপর কর্তৃত্ব লাভ করে। কিছু পিতৃতান্ত্রিক সমাজ একই সাথে পিতৃগোত্রজ হয়, যার অর্থ হচ্ছে এইসব সমাজে সম্পত্তি ও পদবী পুরুষের মাধ্যমে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে বাহিত হয়। ঐতিহাসিকভাবে বিভিন্ন সংস্কৃতির বিস্তৃত পরিসরে সামাজিক, আইনগত, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে পিতৃতন্ত্রের অস্তিত্ব দেখা গেছে। এমনকি, যদিও বা সংবিধান ও আইনসমূহে সমাজের পিতৃগোত্রজ হবার বিষয়টি লেখা থাকে না, প্রথানুসারে বেশিরভাগ সমসাময়িক সমাজই পিতৃগোত্রজ হয়ে থাকে। | পরিবারের ক্ষেত্রে পিতা ও পিতৃতুল্যগণ কাদের উপর কর্তৃত্ব লাভ করে? | {
"answer_start": [
239,
239
],
"text": [
"নারী ও শিশুর উপর",
"নারী ও শিশুর উপর"
]
} |
bn_wiki_1419_03 | পিতৃতন্ত্র | সমাজবিদ্যায় পিতৃতন্ত্র হচ্ছে একটি সামাজিক ব্যবস্থা যেখানে পুরুষেরা প্রাথমিক ক্ষমতা ধারণ করে এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব, নৈতিক কর্তৃত্ব, সামাজিক সুবিধা ও সম্পত্তির নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে প্রাধান্য স্থাপন করে, পরিবারের ক্ষেত্রে পিতা ও পিতৃতুল্যগণ নারী ও শিশুর উপর কর্তৃত্ব লাভ করে। কিছু পিতৃতান্ত্রিক সমাজ একই সাথে পিতৃগোত্রজ হয়, যার অর্থ হচ্ছে এইসব সমাজে সম্পত্তি ও পদবী পুরুষের মাধ্যমে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে বাহিত হয়। ঐতিহাসিকভাবে বিভিন্ন সংস্কৃতির বিস্তৃত পরিসরে সামাজিক, আইনগত, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে পিতৃতন্ত্রের অস্তিত্ব দেখা গেছে। এমনকি, যদিও বা সংবিধান ও আইনসমূহে সমাজের পিতৃগোত্রজ হবার বিষয়টি লেখা থাকে না, প্রথানুসারে বেশিরভাগ সমসাময়িক সমাজই পিতৃগোত্রজ হয়ে থাকে। | পিতৃগোত্রজ কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2904_01 | বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকার | তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের অধুনালুপ্ত একপ্রকারের শাসন ব্যবস্থা, যার অধীনে দুইটি নির্বাচিত সরকারের মধ্যবর্তী সময়কালে সাময়িকভাবে অনির্বাচিত ব্যক্তিবর্গ কোন দেশের শাসনভার গ্রহণ করে থাকে। সাধারণত নির্বাচন পরিচালনা করাই এর প্রধান কাজ হয়ে থাকে। ২০১১ সালের ১০ মে বাংলাদেশে সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায় দেয়। এছাড়াও বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এ সরকার ব্যবস্থাকে বাতিল করা হয়।
বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনী অনুসারে দুই নির্বাচনের মধ্যকার সময়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৩ মাসের জন্য ক্ষমতা গ্রহণ করে। এসময় সুপ্রিম কোর্ট হতে সর্বশেষ অবসর গ্রহণকারী প্রধান বিচারপতি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তাকে এক দল নিরপেক্ষ উপদেষ্টামণ্ডলী সাহায্য করে থাকে। তবে এসময় সামরিক বাহিনীর কর্তৃত্ব রাষ্ট্রপতির হাতে থাকে।
একটি মত অনুসারে এ অভিনব পদ্ধতি প্রথম প্রস্তাব করেন আশির দশকে জামায়াতের তৎকালীন আমির গোলাম আযম। তিনি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে জামায়াত আয়োজিত এক জনসভায় এ ফর্মুলা পেশ করেন। আবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর পক্ষ থেকে দাবী করা হয় এই পদ্ধতির উদ্যোক্তা তারাই। বিএনপির নেতা নাজমুল হুদাও নিজেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার প্রস্তাবক হিসেবে দাবি করেন। তিনি বাংলাদেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল আই-এর তৃতীয় মাত্রা অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব উত্থাপনের জন্য বিএনপি তাকে পঞ্চম জাতীয় সংসদের মন্ত্রিসভা থেকে অপসারণ করে। সাম্প্রতিককালে ২০০৬ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সিএম শফি সামী বলেন, বাংলাদেশের সমস্যাগ্রস্ত আমলাতন্ত্রের কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন হয়েছে। | বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনী অনুসারে দুই নির্বাচনের মধ্যকার সময়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার কত মাসের জন্য ক্ষমতা গ্রহণ করে? | {
"answer_start": [
528,
528
],
"text": [
"৩",
"৩"
]
} |
bn_wiki_2904_02 | বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকার | তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের অধুনালুপ্ত একপ্রকারের শাসন ব্যবস্থা, যার অধীনে দুইটি নির্বাচিত সরকারের মধ্যবর্তী সময়কালে সাময়িকভাবে অনির্বাচিত ব্যক্তিবর্গ কোন দেশের শাসনভার গ্রহণ করে থাকে। সাধারণত নির্বাচন পরিচালনা করাই এর প্রধান কাজ হয়ে থাকে। ২০১১ সালের ১০ মে বাংলাদেশে সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায় দেয়। এছাড়াও বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এ সরকার ব্যবস্থাকে বাতিল করা হয়।
বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনী অনুসারে দুই নির্বাচনের মধ্যকার সময়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৩ মাসের জন্য ক্ষমতা গ্রহণ করে। এসময় সুপ্রিম কোর্ট হতে সর্বশেষ অবসর গ্রহণকারী প্রধান বিচারপতি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তাকে এক দল নিরপেক্ষ উপদেষ্টামণ্ডলী সাহায্য করে থাকে। তবে এসময় সামরিক বাহিনীর কর্তৃত্ব রাষ্ট্রপতির হাতে থাকে।
একটি মত অনুসারে এ অভিনব পদ্ধতি প্রথম প্রস্তাব করেন আশির দশকে জামায়াতের তৎকালীন আমির গোলাম আযম। তিনি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে জামায়াত আয়োজিত এক জনসভায় এ ফর্মুলা পেশ করেন। আবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর পক্ষ থেকে দাবী করা হয় এই পদ্ধতির উদ্যোক্তা তারাই। বিএনপির নেতা নাজমুল হুদাও নিজেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার প্রস্তাবক হিসেবে দাবি করেন। তিনি বাংলাদেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল আই-এর তৃতীয় মাত্রা অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব উত্থাপনের জন্য বিএনপি তাকে পঞ্চম জাতীয় সংসদের মন্ত্রিসভা থেকে অপসারণ করে। সাম্প্রতিককালে ২০০৬ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সিএম শফি সামী বলেন, বাংলাদেশের সমস্যাগ্রস্ত আমলাতন্ত্রের কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন হয়েছে। | তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন কে? | {
"answer_start": [
606,
606
],
"text": [
"প্রধান বিচারপতি",
"প্রধান বিচারপতি"
]
} |
bn_wiki_2904_03 | বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকার | তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের অধুনালুপ্ত একপ্রকারের শাসন ব্যবস্থা, যার অধীনে দুইটি নির্বাচিত সরকারের মধ্যবর্তী সময়কালে সাময়িকভাবে অনির্বাচিত ব্যক্তিবর্গ কোন দেশের শাসনভার গ্রহণ করে থাকে। সাধারণত নির্বাচন পরিচালনা করাই এর প্রধান কাজ হয়ে থাকে। ২০১১ সালের ১০ মে বাংলাদেশে সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায় দেয়। এছাড়াও বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এ সরকার ব্যবস্থাকে বাতিল করা হয়।
বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনী অনুসারে দুই নির্বাচনের মধ্যকার সময়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৩ মাসের জন্য ক্ষমতা গ্রহণ করে। এসময় সুপ্রিম কোর্ট হতে সর্বশেষ অবসর গ্রহণকারী প্রধান বিচারপতি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তাকে এক দল নিরপেক্ষ উপদেষ্টামণ্ডলী সাহায্য করে থাকে। তবে এসময় সামরিক বাহিনীর কর্তৃত্ব রাষ্ট্রপতির হাতে থাকে।
একটি মত অনুসারে এ অভিনব পদ্ধতি প্রথম প্রস্তাব করেন আশির দশকে জামায়াতের তৎকালীন আমির গোলাম আযম। তিনি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে জামায়াত আয়োজিত এক জনসভায় এ ফর্মুলা পেশ করেন। আবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর পক্ষ থেকে দাবী করা হয় এই পদ্ধতির উদ্যোক্তা তারাই। বিএনপির নেতা নাজমুল হুদাও নিজেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার প্রস্তাবক হিসেবে দাবি করেন। তিনি বাংলাদেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল আই-এর তৃতীয় মাত্রা অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব উত্থাপনের জন্য বিএনপি তাকে পঞ্চম জাতীয় সংসদের মন্ত্রিসভা থেকে অপসারণ করে। সাম্প্রতিককালে ২০০৬ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সিএম শফি সামী বলেন, বাংলাদেশের সমস্যাগ্রস্ত আমলাতন্ত্রের কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন হয়েছে। | ২০১১ সালের কত তারিখে বাংলাদেশে সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায় দেয়? | {
"answer_start": [
257,
257
],
"text": [
"১০ মে",
"১০ মে"
]
} |
bn_wiki_2904_04 | বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকার | তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের অধুনালুপ্ত একপ্রকারের শাসন ব্যবস্থা, যার অধীনে দুইটি নির্বাচিত সরকারের মধ্যবর্তী সময়কালে সাময়িকভাবে অনির্বাচিত ব্যক্তিবর্গ কোন দেশের শাসনভার গ্রহণ করে থাকে। সাধারণত নির্বাচন পরিচালনা করাই এর প্রধান কাজ হয়ে থাকে। ২০১১ সালের ১০ মে বাংলাদেশে সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায় দেয়। এছাড়াও বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এ সরকার ব্যবস্থাকে বাতিল করা হয়।
বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনী অনুসারে দুই নির্বাচনের মধ্যকার সময়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৩ মাসের জন্য ক্ষমতা গ্রহণ করে। এসময় সুপ্রিম কোর্ট হতে সর্বশেষ অবসর গ্রহণকারী প্রধান বিচারপতি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তাকে এক দল নিরপেক্ষ উপদেষ্টামণ্ডলী সাহায্য করে থাকে। তবে এসময় সামরিক বাহিনীর কর্তৃত্ব রাষ্ট্রপতির হাতে থাকে।
একটি মত অনুসারে এ অভিনব পদ্ধতি প্রথম প্রস্তাব করেন আশির দশকে জামায়াতের তৎকালীন আমির গোলাম আযম। তিনি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে জামায়াত আয়োজিত এক জনসভায় এ ফর্মুলা পেশ করেন। আবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর পক্ষ থেকে দাবী করা হয় এই পদ্ধতির উদ্যোক্তা তারাই। বিএনপির নেতা নাজমুল হুদাও নিজেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার প্রস্তাবক হিসেবে দাবি করেন। তিনি বাংলাদেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল আই-এর তৃতীয় মাত্রা অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব উত্থাপনের জন্য বিএনপি তাকে পঞ্চম জাতীয় সংসদের মন্ত্রিসভা থেকে অপসারণ করে। সাম্প্রতিককালে ২০০৬ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সিএম শফি সামী বলেন, বাংলাদেশের সমস্যাগ্রস্ত আমলাতন্ত্রের কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন হয়েছে। | আশির দশকে জামায়াতের তৎকালীন আমির কে ছিলেন? | {
"answer_start": [
883,
883
],
"text": [
"গোলাম আযম",
"গোলাম আযম"
]
} |
bn_wiki_2904_05 | বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকার | তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের অধুনালুপ্ত একপ্রকারের শাসন ব্যবস্থা, যার অধীনে দুইটি নির্বাচিত সরকারের মধ্যবর্তী সময়কালে সাময়িকভাবে অনির্বাচিত ব্যক্তিবর্গ কোন দেশের শাসনভার গ্রহণ করে থাকে। সাধারণত নির্বাচন পরিচালনা করাই এর প্রধান কাজ হয়ে থাকে। ২০১১ সালের ১০ মে বাংলাদেশে সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায় দেয়। এছাড়াও বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এ সরকার ব্যবস্থাকে বাতিল করা হয়।
বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনী অনুসারে দুই নির্বাচনের মধ্যকার সময়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৩ মাসের জন্য ক্ষমতা গ্রহণ করে। এসময় সুপ্রিম কোর্ট হতে সর্বশেষ অবসর গ্রহণকারী প্রধান বিচারপতি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তাকে এক দল নিরপেক্ষ উপদেষ্টামণ্ডলী সাহায্য করে থাকে। তবে এসময় সামরিক বাহিনীর কর্তৃত্ব রাষ্ট্রপতির হাতে থাকে।
একটি মত অনুসারে এ অভিনব পদ্ধতি প্রথম প্রস্তাব করেন আশির দশকে জামায়াতের তৎকালীন আমির গোলাম আযম। তিনি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে জামায়াত আয়োজিত এক জনসভায় এ ফর্মুলা পেশ করেন। আবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর পক্ষ থেকে দাবী করা হয় এই পদ্ধতির উদ্যোক্তা তারাই। বিএনপির নেতা নাজমুল হুদাও নিজেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার প্রস্তাবক হিসেবে দাবি করেন। তিনি বাংলাদেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল আই-এর তৃতীয় মাত্রা অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব উত্থাপনের জন্য বিএনপি তাকে পঞ্চম জাতীয় সংসদের মন্ত্রিসভা থেকে অপসারণ করে। সাম্প্রতিককালে ২০০৬ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা সিএম শফি সামী বলেন, বাংলাদেশের সমস্যাগ্রস্ত আমলাতন্ত্রের কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন হয়েছে। | সিএম শফি সামী কত সালে ক্ষমতায় বসেন? | {
"answer_start": [
1359,
1359
],
"text": [
"২০০৬",
"২০০৬"
]
} |
bn_wiki_1635_01 | মিখাইল বাকুনিন | তবে আলেক্সান্দ্রোভিচ বাকুনিন ইতিমধ্যে চরমপন্থী আন্দোলনের এবং প্যারিস কমিউনের নেতা হিসেবে বেশ পরিচিতি লাভ করেন। প্রবন্ধ, লিফলেট, প্রচার পুস্তিকা বিভিন্ন আকারে বাকুনিন ফরাসী, স্পেনীয় ও জার্মান ভাষায় বহু পুস্তক রচনা করেন এবং প্রতিটি রচনায় তার নৈরাজ্যবাদী আদর্শ প্রচার করেন। ফরাসী ভাষায় বাকুনিনের প্রায় সমগ্র রচনার সংকলন Oevres প্রকাশিত হয়। ইংরেজিতে গড অ্যান্ড দি স্টেট নাম দিয়ে তার অংশবিশেষের অনুবাদ প্রকাশিত হয়। এই অনূদিত অংশেই অবশ্য বাকুনিনের মৌল আদর্শ সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। নৈরাজ্যবাদকে তার চূড়ান্ত লক্ষ্যে নিয়ে গিয়ে হাজির করার জন্য মিখাইল বাকুনিন বিপ্লবের উপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করেন। একটু গভীরভাবে বিচার করলে দেখা যায় যে, বাকুনিন তার নৈরাজ্যবাদ তত্ত্বকে বিবর্তনবাদ নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত করেন। তিনি বলেন যে- মানবজীবনের বিকাশ শুরু হয় এক অবস্থায়, কিন্তু তা বিবর্তনের ধারা বেয়ে পরিণতি লাভ করে সম্পূর্ণ ভিন্ন অবস্থায়। বিকাশের আদি পর্বে মানুষের জীবনে পশুপ্রবৃত্তি ও প্রাকৃতিক বাধা-বিপত্তিসমূহ বেশ প্রবল থাকে। এসব প্রতিকূল শক্তি থেকে মানুষকে রক্ষা করার জন্য রাষ্ট্র, ধর্ম, সম্পত্তি প্রভৃতি কর্তৃত্ব প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রয়োজন দেখা দেয়। কিন্তু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধিত হওয়ার ফলে যখন এসব প্রতিকূল শক্তি পরাজয় বরণ করে, তখন মানুষের জীবন এমন এক অবস্থায় উপনীত হয়, যে অবস্থায় কর্তৃত্ব প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের আর কোন প্রয়োজনীয়তা থাকে না।
বাকুনিন রাষ্ট্র, ধর্ম ও সমাজব্যবস্থা সম্বন্ধে কিছু মৌলিক মতবাদের জন্য বিখ্যাত। | বাকুনিন তার রচনায় কিসের আদর্শ প্রচার করেন? | {
"answer_start": [
243,
243
],
"text": [
"নৈরাজ্যবাদী ",
"নৈরাজ্যবাদী "
]
} |
bn_wiki_1635_02 | মিখাইল বাকুনিন | তবে আলেক্সান্দ্রোভিচ বাকুনিন ইতিমধ্যে চরমপন্থী আন্দোলনের এবং প্যারিস কমিউনের নেতা হিসেবে বেশ পরিচিতি লাভ করেন। প্রবন্ধ, লিফলেট, প্রচার পুস্তিকা বিভিন্ন আকারে বাকুনিন ফরাসী, স্পেনীয় ও জার্মান ভাষায় বহু পুস্তক রচনা করেন এবং প্রতিটি রচনায় তার নৈরাজ্যবাদী আদর্শ প্রচার করেন। ফরাসী ভাষায় বাকুনিনের প্রায় সমগ্র রচনার সংকলন Oevres প্রকাশিত হয়। ইংরেজিতে গড অ্যান্ড দি স্টেট নাম দিয়ে তার অংশবিশেষের অনুবাদ প্রকাশিত হয়। এই অনূদিত অংশেই অবশ্য বাকুনিনের মৌল আদর্শ সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। নৈরাজ্যবাদকে তার চূড়ান্ত লক্ষ্যে নিয়ে গিয়ে হাজির করার জন্য মিখাইল বাকুনিন বিপ্লবের উপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করেন। একটু গভীরভাবে বিচার করলে দেখা যায় যে, বাকুনিন তার নৈরাজ্যবাদ তত্ত্বকে বিবর্তনবাদ নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত করেন। তিনি বলেন যে- মানবজীবনের বিকাশ শুরু হয় এক অবস্থায়, কিন্তু তা বিবর্তনের ধারা বেয়ে পরিণতি লাভ করে সম্পূর্ণ ভিন্ন অবস্থায়। বিকাশের আদি পর্বে মানুষের জীবনে পশুপ্রবৃত্তি ও প্রাকৃতিক বাধা-বিপত্তিসমূহ বেশ প্রবল থাকে। এসব প্রতিকূল শক্তি থেকে মানুষকে রক্ষা করার জন্য রাষ্ট্র, ধর্ম, সম্পত্তি প্রভৃতি কর্তৃত্ব প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রয়োজন দেখা দেয়। কিন্তু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধিত হওয়ার ফলে যখন এসব প্রতিকূল শক্তি পরাজয় বরণ করে, তখন মানুষের জীবন এমন এক অবস্থায় উপনীত হয়, যে অবস্থায় কর্তৃত্ব প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের আর কোন প্রয়োজনীয়তা থাকে না।
বাকুনিন রাষ্ট্র, ধর্ম ও সমাজব্যবস্থা সম্বন্ধে কিছু মৌলিক মতবাদের জন্য বিখ্যাত। | ফরাসী ভাষায় বাকুনিনের যে সমগ্র রচনার সংকলন প্রকাশিত হয় তার নাম কী ছিল ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1635_03 | মিখাইল বাকুনিন | তবে আলেক্সান্দ্রোভিচ বাকুনিন ইতিমধ্যে চরমপন্থী আন্দোলনের এবং প্যারিস কমিউনের নেতা হিসেবে বেশ পরিচিতি লাভ করেন। প্রবন্ধ, লিফলেট, প্রচার পুস্তিকা বিভিন্ন আকারে বাকুনিন ফরাসী, স্পেনীয় ও জার্মান ভাষায় বহু পুস্তক রচনা করেন এবং প্রতিটি রচনায় তার নৈরাজ্যবাদী আদর্শ প্রচার করেন। ফরাসী ভাষায় বাকুনিনের প্রায় সমগ্র রচনার সংকলন Oevres প্রকাশিত হয়। ইংরেজিতে গড অ্যান্ড দি স্টেট নাম দিয়ে তার অংশবিশেষের অনুবাদ প্রকাশিত হয়। এই অনূদিত অংশেই অবশ্য বাকুনিনের মৌল আদর্শ সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। নৈরাজ্যবাদকে তার চূড়ান্ত লক্ষ্যে নিয়ে গিয়ে হাজির করার জন্য মিখাইল বাকুনিন বিপ্লবের উপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করেন। একটু গভীরভাবে বিচার করলে দেখা যায় যে, বাকুনিন তার নৈরাজ্যবাদ তত্ত্বকে বিবর্তনবাদ নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত করেন। তিনি বলেন যে- মানবজীবনের বিকাশ শুরু হয় এক অবস্থায়, কিন্তু তা বিবর্তনের ধারা বেয়ে পরিণতি লাভ করে সম্পূর্ণ ভিন্ন অবস্থায়। বিকাশের আদি পর্বে মানুষের জীবনে পশুপ্রবৃত্তি ও প্রাকৃতিক বাধা-বিপত্তিসমূহ বেশ প্রবল থাকে। এসব প্রতিকূল শক্তি থেকে মানুষকে রক্ষা করার জন্য রাষ্ট্র, ধর্ম, সম্পত্তি প্রভৃতি কর্তৃত্ব প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রয়োজন দেখা দেয়। কিন্তু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধিত হওয়ার ফলে যখন এসব প্রতিকূল শক্তি পরাজয় বরণ করে, তখন মানুষের জীবন এমন এক অবস্থায় উপনীত হয়, যে অবস্থায় কর্তৃত্ব প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের আর কোন প্রয়োজনীয়তা থাকে না।
বাকুনিন রাষ্ট্র, ধর্ম ও সমাজব্যবস্থা সম্বন্ধে কিছু মৌলিক মতবাদের জন্য বিখ্যাত। | বাকুনিন তার নৈরাজ্যবাদ তত্ত্বকে কোন নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত করেন? | {
"answer_start": [
676,
676
],
"text": [
"বিবর্তনবাদ ",
"বিবর্তনবাদ "
]
} |
bn_wiki_1635_04 | মিখাইল বাকুনিন | তবে আলেক্সান্দ্রোভিচ বাকুনিন ইতিমধ্যে চরমপন্থী আন্দোলনের এবং প্যারিস কমিউনের নেতা হিসেবে বেশ পরিচিতি লাভ করেন। প্রবন্ধ, লিফলেট, প্রচার পুস্তিকা বিভিন্ন আকারে বাকুনিন ফরাসী, স্পেনীয় ও জার্মান ভাষায় বহু পুস্তক রচনা করেন এবং প্রতিটি রচনায় তার নৈরাজ্যবাদী আদর্শ প্রচার করেন। ফরাসী ভাষায় বাকুনিনের প্রায় সমগ্র রচনার সংকলন Oevres প্রকাশিত হয়। ইংরেজিতে গড অ্যান্ড দি স্টেট নাম দিয়ে তার অংশবিশেষের অনুবাদ প্রকাশিত হয়। এই অনূদিত অংশেই অবশ্য বাকুনিনের মৌল আদর্শ সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। নৈরাজ্যবাদকে তার চূড়ান্ত লক্ষ্যে নিয়ে গিয়ে হাজির করার জন্য মিখাইল বাকুনিন বিপ্লবের উপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করেন। একটু গভীরভাবে বিচার করলে দেখা যায় যে, বাকুনিন তার নৈরাজ্যবাদ তত্ত্বকে বিবর্তনবাদ নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত করেন। তিনি বলেন যে- মানবজীবনের বিকাশ শুরু হয় এক অবস্থায়, কিন্তু তা বিবর্তনের ধারা বেয়ে পরিণতি লাভ করে সম্পূর্ণ ভিন্ন অবস্থায়। বিকাশের আদি পর্বে মানুষের জীবনে পশুপ্রবৃত্তি ও প্রাকৃতিক বাধা-বিপত্তিসমূহ বেশ প্রবল থাকে। এসব প্রতিকূল শক্তি থেকে মানুষকে রক্ষা করার জন্য রাষ্ট্র, ধর্ম, সম্পত্তি প্রভৃতি কর্তৃত্ব প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রয়োজন দেখা দেয়। কিন্তু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধিত হওয়ার ফলে যখন এসব প্রতিকূল শক্তি পরাজয় বরণ করে, তখন মানুষের জীবন এমন এক অবস্থায় উপনীত হয়, যে অবস্থায় কর্তৃত্ব প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের আর কোন প্রয়োজনীয়তা থাকে না।
বাকুনিন রাষ্ট্র, ধর্ম ও সমাজব্যবস্থা সম্বন্ধে কিছু মৌলিক মতবাদের জন্য বিখ্যাত। | আদি পর্বে মানুষের জীবনে কিসের বাধা-বিপত্তিসমূহ বেশ প্রবল থাকে? | {
"answer_start": [
870,
870
],
"text": [
"পশুপ্রবৃত্তি ও প্রাকৃতিক ",
"পশুপ্রবৃত্তি ও প্রাকৃতিক "
]
} |
bn_wiki_1635_05 | মিখাইল বাকুনিন | তবে আলেক্সান্দ্রোভিচ বাকুনিন ইতিমধ্যে চরমপন্থী আন্দোলনের এবং প্যারিস কমিউনের নেতা হিসেবে বেশ পরিচিতি লাভ করেন। প্রবন্ধ, লিফলেট, প্রচার পুস্তিকা বিভিন্ন আকারে বাকুনিন ফরাসী, স্পেনীয় ও জার্মান ভাষায় বহু পুস্তক রচনা করেন এবং প্রতিটি রচনায় তার নৈরাজ্যবাদী আদর্শ প্রচার করেন। ফরাসী ভাষায় বাকুনিনের প্রায় সমগ্র রচনার সংকলন Oevres প্রকাশিত হয়। ইংরেজিতে গড অ্যান্ড দি স্টেট নাম দিয়ে তার অংশবিশেষের অনুবাদ প্রকাশিত হয়। এই অনূদিত অংশেই অবশ্য বাকুনিনের মৌল আদর্শ সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। নৈরাজ্যবাদকে তার চূড়ান্ত লক্ষ্যে নিয়ে গিয়ে হাজির করার জন্য মিখাইল বাকুনিন বিপ্লবের উপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করেন। একটু গভীরভাবে বিচার করলে দেখা যায় যে, বাকুনিন তার নৈরাজ্যবাদ তত্ত্বকে বিবর্তনবাদ নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত করেন। তিনি বলেন যে- মানবজীবনের বিকাশ শুরু হয় এক অবস্থায়, কিন্তু তা বিবর্তনের ধারা বেয়ে পরিণতি লাভ করে সম্পূর্ণ ভিন্ন অবস্থায়। বিকাশের আদি পর্বে মানুষের জীবনে পশুপ্রবৃত্তি ও প্রাকৃতিক বাধা-বিপত্তিসমূহ বেশ প্রবল থাকে। এসব প্রতিকূল শক্তি থেকে মানুষকে রক্ষা করার জন্য রাষ্ট্র, ধর্ম, সম্পত্তি প্রভৃতি কর্তৃত্ব প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রয়োজন দেখা দেয়। কিন্তু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধিত হওয়ার ফলে যখন এসব প্রতিকূল শক্তি পরাজয় বরণ করে, তখন মানুষের জীবন এমন এক অবস্থায় উপনীত হয়, যে অবস্থায় কর্তৃত্ব প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের আর কোন প্রয়োজনীয়তা থাকে না।
বাকুনিন রাষ্ট্র, ধর্ম ও সমাজব্যবস্থা সম্বন্ধে কিছু মৌলিক মতবাদের জন্য বিখ্যাত। | বাকুনিনের পিতার নাম কী ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0130_01 | অতিনবতারা | অতিনবতারা (সুপারনোভা) হলো এক ধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফোরণ যার ফলশ্রুতিতে নক্ষত্র ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় এবং অবশেষরূপে থাকে নিউট্রন তারা কিংবা কৃষ্ণবিবর।
সূর্যের চেয়ে ৮-১৫ গুণ বেশি ভরের নক্ষত্রসমূহের অভ্যন্তরে হাইড্রোজেনের সংযোজন বিক্রিয়ায় তৈরি হয় হিলিয়াম, হিলিয়ামের সংযোজনে তৈরি হয় কার্বন এবং সেই কার্বনের সংযোজনে তৈরি হয় লোহা। লোহা তৈরির মধ্য দিয়ে কেন্দ্রীণ বিক্রিয়াসমূহের পরম্পরার পরিসমাপ্তি ঘটে, কারণ এর পরের বিক্রিয়াটি তাপশোষী। এমনই এক সময়ে নক্ষত্রের অভ্যন্তরস্থ বহির্মুখী চাপ যথেষ্ট পরিমাণ কমে যাওয়ায় এটি আর মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বলকে ঠেকিয়ে রাখতে পারে না, ফলে নক্ষত্রে ঘটে এক প্রচণ্ড অন্তস্ফোটন। নক্ষত্রটির বেশিরভাগ ভরই এর কেন্দ্রে সংকুচিত হয়ে পড়ে, আর গ্যাসীয় বাতাবরণটি ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে প্রবলবেগে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনাই অতিনবতারা বিস্ফোরণ হিসেবে পরিচিত। এই ধরনের বিস্ফোরণে বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয় এবং সংশ্লিষ্ট নক্ষত্রটি সাময়িকভাবে পুরো ছায়াপথের চেয়েও বেশি উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
অতিনবতারা বিস্ফোরণকে নিষ্ক্রান্ত গ্যাসীয় পদার্থসমূহে উপস্থিত হাইড্রোজেনের পরিমাণের ভিত্তিতে ২ ভাগে ভাগ করা হয় --- নির্গত পদার্থ হাইড্রোজেন-সমৃদ্ধ হলে ধরন-২ আর হাইড্রোজেনের পরিমাণ অল্প হলে ধরন-১। অনেক অনেক আগে থেকেই মানুষ অতিনবতারা সম্পর্কে জানত। ১০৫৪ খ্রীষ্টাব্দে চীনা জ্যোতির্বিদেরা একটি অতিনবতারা দেখেছিলেন বলে উল্লেখ পাওয়া যায়। সাম্প্রতিককালে বৃহৎ ম্যাজেলানীয় মেঘে (এল এম সি) এসএন১৯৮৭এ নামের যে অতিনবতারাটির বিস্ফোরণ সংঘটিত হয়েছে, তা প্রায় খালি চোখেই দেখা গিয়েছিল। অতিনবতারার বিস্ফোরণে অনেক ভারী মৌলিক পদার্থ তৈরি হয়ে ছায়াপথে ছড়িয়ে পড়তে পারে। | অতিনবতারা কী? | {
"answer_start": [
26,
26
],
"text": [
"এক ধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফোরণ যার ফলশ্রুতিতে নক্ষত্র ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় এবং অবশেষরূপে থাকে নিউট্রন তারা কিংবা কৃষ্ণবিবর",
"এক ধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফোরণ যার ফলশ্রুতিতে নক্ষত্র ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় এবং অবশেষরূপে থাকে নিউট্রন তারা কিংবা কৃষ্ণবিবর"
]
} |
bn_wiki_0130_02 | অতিনবতারা | অতিনবতারা (সুপারনোভা) হলো এক ধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফোরণ যার ফলশ্রুতিতে নক্ষত্র ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় এবং অবশেষরূপে থাকে নিউট্রন তারা কিংবা কৃষ্ণবিবর।
সূর্যের চেয়ে ৮-১৫ গুণ বেশি ভরের নক্ষত্রসমূহের অভ্যন্তরে হাইড্রোজেনের সংযোজন বিক্রিয়ায় তৈরি হয় হিলিয়াম, হিলিয়ামের সংযোজনে তৈরি হয় কার্বন এবং সেই কার্বনের সংযোজনে তৈরি হয় লোহা। লোহা তৈরির মধ্য দিয়ে কেন্দ্রীণ বিক্রিয়াসমূহের পরম্পরার পরিসমাপ্তি ঘটে, কারণ এর পরের বিক্রিয়াটি তাপশোষী। এমনই এক সময়ে নক্ষত্রের অভ্যন্তরস্থ বহির্মুখী চাপ যথেষ্ট পরিমাণ কমে যাওয়ায় এটি আর মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বলকে ঠেকিয়ে রাখতে পারে না, ফলে নক্ষত্রে ঘটে এক প্রচণ্ড অন্তস্ফোটন। নক্ষত্রটির বেশিরভাগ ভরই এর কেন্দ্রে সংকুচিত হয়ে পড়ে, আর গ্যাসীয় বাতাবরণটি ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে প্রবলবেগে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনাই অতিনবতারা বিস্ফোরণ হিসেবে পরিচিত। এই ধরনের বিস্ফোরণে বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয় এবং সংশ্লিষ্ট নক্ষত্রটি সাময়িকভাবে পুরো ছায়াপথের চেয়েও বেশি উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
অতিনবতারা বিস্ফোরণকে নিষ্ক্রান্ত গ্যাসীয় পদার্থসমূহে উপস্থিত হাইড্রোজেনের পরিমাণের ভিত্তিতে ২ ভাগে ভাগ করা হয় --- নির্গত পদার্থ হাইড্রোজেন-সমৃদ্ধ হলে ধরন-২ আর হাইড্রোজেনের পরিমাণ অল্প হলে ধরন-১। অনেক অনেক আগে থেকেই মানুষ অতিনবতারা সম্পর্কে জানত। ১০৫৪ খ্রীষ্টাব্দে চীনা জ্যোতির্বিদেরা একটি অতিনবতারা দেখেছিলেন বলে উল্লেখ পাওয়া যায়। সাম্প্রতিককালে বৃহৎ ম্যাজেলানীয় মেঘে (এল এম সি) এসএন১৯৮৭এ নামের যে অতিনবতারাটির বিস্ফোরণ সংঘটিত হয়েছে, তা প্রায় খালি চোখেই দেখা গিয়েছিল। অতিনবতারার বিস্ফোরণে অনেক ভারী মৌলিক পদার্থ তৈরি হয়ে ছায়াপথে ছড়িয়ে পড়তে পারে। | ছায়াপথ কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0130_03 | অতিনবতারা | অতিনবতারা (সুপারনোভা) হলো এক ধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফোরণ যার ফলশ্রুতিতে নক্ষত্র ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় এবং অবশেষরূপে থাকে নিউট্রন তারা কিংবা কৃষ্ণবিবর।
সূর্যের চেয়ে ৮-১৫ গুণ বেশি ভরের নক্ষত্রসমূহের অভ্যন্তরে হাইড্রোজেনের সংযোজন বিক্রিয়ায় তৈরি হয় হিলিয়াম, হিলিয়ামের সংযোজনে তৈরি হয় কার্বন এবং সেই কার্বনের সংযোজনে তৈরি হয় লোহা। লোহা তৈরির মধ্য দিয়ে কেন্দ্রীণ বিক্রিয়াসমূহের পরম্পরার পরিসমাপ্তি ঘটে, কারণ এর পরের বিক্রিয়াটি তাপশোষী। এমনই এক সময়ে নক্ষত্রের অভ্যন্তরস্থ বহির্মুখী চাপ যথেষ্ট পরিমাণ কমে যাওয়ায় এটি আর মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বলকে ঠেকিয়ে রাখতে পারে না, ফলে নক্ষত্রে ঘটে এক প্রচণ্ড অন্তস্ফোটন। নক্ষত্রটির বেশিরভাগ ভরই এর কেন্দ্রে সংকুচিত হয়ে পড়ে, আর গ্যাসীয় বাতাবরণটি ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে প্রবলবেগে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনাই অতিনবতারা বিস্ফোরণ হিসেবে পরিচিত। এই ধরনের বিস্ফোরণে বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয় এবং সংশ্লিষ্ট নক্ষত্রটি সাময়িকভাবে পুরো ছায়াপথের চেয়েও বেশি উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
অতিনবতারা বিস্ফোরণকে নিষ্ক্রান্ত গ্যাসীয় পদার্থসমূহে উপস্থিত হাইড্রোজেনের পরিমাণের ভিত্তিতে ২ ভাগে ভাগ করা হয় --- নির্গত পদার্থ হাইড্রোজেন-সমৃদ্ধ হলে ধরন-২ আর হাইড্রোজেনের পরিমাণ অল্প হলে ধরন-১। অনেক অনেক আগে থেকেই মানুষ অতিনবতারা সম্পর্কে জানত। ১০৫৪ খ্রীষ্টাব্দে চীনা জ্যোতির্বিদেরা একটি অতিনবতারা দেখেছিলেন বলে উল্লেখ পাওয়া যায়। সাম্প্রতিককালে বৃহৎ ম্যাজেলানীয় মেঘে (এল এম সি) এসএন১৯৮৭এ নামের যে অতিনবতারাটির বিস্ফোরণ সংঘটিত হয়েছে, তা প্রায় খালি চোখেই দেখা গিয়েছিল। অতিনবতারার বিস্ফোরণে অনেক ভারী মৌলিক পদার্থ তৈরি হয়ে ছায়াপথে ছড়িয়ে পড়তে পারে। | অতিনবতারা বিস্ফোরণ বলতে কী বুঝায়? | {
"answer_start": [
440,
440
],
"text": [
"এক সময়ে নক্ষত্রের অভ্যন্তরস্থ বহির্মুখী চাপ যথেষ্ট পরিমাণ কমে যাওয়ায় এটি আর মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বলকে ঠেকিয়ে রাখতে পারে না, ফলে নক্ষত্রে ঘটে এক প্রচণ্ড অন্তস্ফোটন। নক্ষত্রটির বেশিরভাগ ভরই এর কেন্দ্রে সংকুচিত হয়ে পড়ে, আর গ্যাসীয় বাতাবরণটি ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে প্রবলবেগে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনাই",
"এক সময়ে নক্ষত্রের অভ্যন্তরস্থ বহির্মুখী চাপ যথেষ্ট পরিমাণ কমে যাওয়ায় এটি আর মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বলকে ঠেকিয়ে রাখতে পারে না, ফলে নক্ষত্রে ঘটে এক প্রচণ্ড অন্তস্ফোটন। নক্ষত্রটির বেশিরভাগ ভরই এর কেন্দ্রে সংকুচিত হয়ে পড়ে, আর গ্যাসীয় বাতাবরণটি ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে প্রবলবেগে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনাই"
]
} |
bn_wiki_0130_04 | অতিনবতারা | অতিনবতারা (সুপারনোভা) হলো এক ধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফোরণ যার ফলশ্রুতিতে নক্ষত্র ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় এবং অবশেষরূপে থাকে নিউট্রন তারা কিংবা কৃষ্ণবিবর।
সূর্যের চেয়ে ৮-১৫ গুণ বেশি ভরের নক্ষত্রসমূহের অভ্যন্তরে হাইড্রোজেনের সংযোজন বিক্রিয়ায় তৈরি হয় হিলিয়াম, হিলিয়ামের সংযোজনে তৈরি হয় কার্বন এবং সেই কার্বনের সংযোজনে তৈরি হয় লোহা। লোহা তৈরির মধ্য দিয়ে কেন্দ্রীণ বিক্রিয়াসমূহের পরম্পরার পরিসমাপ্তি ঘটে, কারণ এর পরের বিক্রিয়াটি তাপশোষী। এমনই এক সময়ে নক্ষত্রের অভ্যন্তরস্থ বহির্মুখী চাপ যথেষ্ট পরিমাণ কমে যাওয়ায় এটি আর মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বলকে ঠেকিয়ে রাখতে পারে না, ফলে নক্ষত্রে ঘটে এক প্রচণ্ড অন্তস্ফোটন। নক্ষত্রটির বেশিরভাগ ভরই এর কেন্দ্রে সংকুচিত হয়ে পড়ে, আর গ্যাসীয় বাতাবরণটি ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে প্রবলবেগে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনাই অতিনবতারা বিস্ফোরণ হিসেবে পরিচিত। এই ধরনের বিস্ফোরণে বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয় এবং সংশ্লিষ্ট নক্ষত্রটি সাময়িকভাবে পুরো ছায়াপথের চেয়েও বেশি উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
অতিনবতারা বিস্ফোরণকে নিষ্ক্রান্ত গ্যাসীয় পদার্থসমূহে উপস্থিত হাইড্রোজেনের পরিমাণের ভিত্তিতে ২ ভাগে ভাগ করা হয় --- নির্গত পদার্থ হাইড্রোজেন-সমৃদ্ধ হলে ধরন-২ আর হাইড্রোজেনের পরিমাণ অল্প হলে ধরন-১। অনেক অনেক আগে থেকেই মানুষ অতিনবতারা সম্পর্কে জানত। ১০৫৪ খ্রীষ্টাব্দে চীনা জ্যোতির্বিদেরা একটি অতিনবতারা দেখেছিলেন বলে উল্লেখ পাওয়া যায়। সাম্প্রতিককালে বৃহৎ ম্যাজেলানীয় মেঘে (এল এম সি) এসএন১৯৮৭এ নামের যে অতিনবতারাটির বিস্ফোরণ সংঘটিত হয়েছে, তা প্রায় খালি চোখেই দেখা গিয়েছিল। অতিনবতারার বিস্ফোরণে অনেক ভারী মৌলিক পদার্থ তৈরি হয়ে ছায়াপথে ছড়িয়ে পড়তে পারে। | অন্তস্ফোটন কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0130_05 | অতিনবতারা | অতিনবতারা (সুপারনোভা) হলো এক ধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফোরণ যার ফলশ্রুতিতে নক্ষত্র ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় এবং অবশেষরূপে থাকে নিউট্রন তারা কিংবা কৃষ্ণবিবর।
সূর্যের চেয়ে ৮-১৫ গুণ বেশি ভরের নক্ষত্রসমূহের অভ্যন্তরে হাইড্রোজেনের সংযোজন বিক্রিয়ায় তৈরি হয় হিলিয়াম, হিলিয়ামের সংযোজনে তৈরি হয় কার্বন এবং সেই কার্বনের সংযোজনে তৈরি হয় লোহা। লোহা তৈরির মধ্য দিয়ে কেন্দ্রীণ বিক্রিয়াসমূহের পরম্পরার পরিসমাপ্তি ঘটে, কারণ এর পরের বিক্রিয়াটি তাপশোষী। এমনই এক সময়ে নক্ষত্রের অভ্যন্তরস্থ বহির্মুখী চাপ যথেষ্ট পরিমাণ কমে যাওয়ায় এটি আর মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বলকে ঠেকিয়ে রাখতে পারে না, ফলে নক্ষত্রে ঘটে এক প্রচণ্ড অন্তস্ফোটন। নক্ষত্রটির বেশিরভাগ ভরই এর কেন্দ্রে সংকুচিত হয়ে পড়ে, আর গ্যাসীয় বাতাবরণটি ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে প্রবলবেগে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনাই অতিনবতারা বিস্ফোরণ হিসেবে পরিচিত। এই ধরনের বিস্ফোরণে বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয় এবং সংশ্লিষ্ট নক্ষত্রটি সাময়িকভাবে পুরো ছায়াপথের চেয়েও বেশি উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
অতিনবতারা বিস্ফোরণকে নিষ্ক্রান্ত গ্যাসীয় পদার্থসমূহে উপস্থিত হাইড্রোজেনের পরিমাণের ভিত্তিতে ২ ভাগে ভাগ করা হয় --- নির্গত পদার্থ হাইড্রোজেন-সমৃদ্ধ হলে ধরন-২ আর হাইড্রোজেনের পরিমাণ অল্প হলে ধরন-১। অনেক অনেক আগে থেকেই মানুষ অতিনবতারা সম্পর্কে জানত। ১০৫৪ খ্রীষ্টাব্দে চীনা জ্যোতির্বিদেরা একটি অতিনবতারা দেখেছিলেন বলে উল্লেখ পাওয়া যায়। সাম্প্রতিককালে বৃহৎ ম্যাজেলানীয় মেঘে (এল এম সি) এসএন১৯৮৭এ নামের যে অতিনবতারাটির বিস্ফোরণ সংঘটিত হয়েছে, তা প্রায় খালি চোখেই দেখা গিয়েছিল। অতিনবতারার বিস্ফোরণে অনেক ভারী মৌলিক পদার্থ তৈরি হয়ে ছায়াপথে ছড়িয়ে পড়তে পারে। | সাম্প্রতিককালে কোন অতিনবতারাটির বিস্ফোরণ সংঘটিত প্রায় খালি চোখেই দেখা গিয়েছিল? | {
"answer_start": [
1293,
1293
],
"text": [
"এসএন১৯৮৭এ",
"এসএন১৯৮৭এ"
]
} |
bn_wiki_2006_01 | অপরাজিত (ক্রিকেট) | ক্রিকেট খেলায় প্রত্যেক দলের প্রতিটি ইনিংসে কমপক্ষে একজন ব্যাটসম্যান অপরাজিত থাকেন। খেলোয়াড়ের সংখ্যা ১১ জন হলেও আউট হন ১০ জন। কিন্তু একাদশ বা সর্বশেষ ব্যাটসম্যান সঙ্গীর অভাবে ব্যাটিং করতে পারেন না। টেস্ট ক্রিকেটে ডিক্লেয়ারজনিত কারণে কিংবা একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ওভারের সীমাবদ্ধতা কিংবা নিজ দল কর্তৃক প্রতিপক্ষের রানকে অতিক্রম করার মাধ্যমে জয়ী হলে ব্যাটিংয়ে অংশগ্রহণকারী দুইজন ব্যাটসম্যানই অপরাজিত থাকেন। ব্যাটিং অর্ডার অনুযায়ী অন্য খেলোয়াড়দের মাঠে প্রবেশ করার প্রয়োজন না পড়লে তারা ডিড নট ব্যাট বা ব্যাটিং করেননি শব্দগুচ্ছ তাদের নামের পার্শ্বে লিপিবদ্ধ হয়। অপরদিকে ক্রিজে থেকে কোন বলের মোকাবেলা না করলেও ব্যাটসম্যান অপরাজিত থেকে যান। আঘাতপ্রাপ্তিতে কোন ক্রিকেটার মাঠের বাইরে চলে গেলে রিটায়ার্ড হার্ট কিন্তু অপরাজিত থাকেন। আঘাতবিহীন অবস্থায় কোন ব্যাটসম্যান অবসর নিলে তিনি রিটায়ার্ড আউট হন। একজন ব্যাটসম্যানের রানের গড় নির্ধারিত হয় তার আউট সংখ্যার মাধ্যমে। যিনি প্রায়শঃই অপরাজিত থাকেন, তুলনামূলকভাবে তার ব্যাটিং গড় বেশি হয়। মাইকেল বেভান তার খেলোয়াড়ী জীবনে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৬৭ বার অপরাজিত থেকেছেন। টেস্ট ক্রিকেটে জেমস অ্যান্ডারসন ও কোর্টনি ওয়ালশ তাদের খেলোয়াড়ী জীবনে সর্বাধিক ৬১ ইনিংসে অপরাজিত থেকেছেন যথাক্রমে ১২২ ও ১৩২টি খেলায় অংশগ্রহণ করে। ১৯৫৩ সালে অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যান বিল জনস্টন ইংল্যান্ড সফরে ব্যাটিং গড়ে শীর্ষস্থান অধিকার করেছিলেন। | ক্রিকেট খেলায় প্রত্যেক দলের প্রতিটি ইনিংসে কমপক্ষে কতজন ব্যাটসম্যান অপরাজিত থাকেন? | {
"answer_start": [
52,
52
],
"text": [
"একজন",
"একজন"
]
} |
bn_wiki_2006_04 | অপরাজিত (ক্রিকেট) | ক্রিকেট খেলায় প্রত্যেক দলের প্রতিটি ইনিংসে কমপক্ষে একজন ব্যাটসম্যান অপরাজিত থাকেন। খেলোয়াড়ের সংখ্যা ১১ জন হলেও আউট হন ১০ জন। কিন্তু একাদশ বা সর্বশেষ ব্যাটসম্যান সঙ্গীর অভাবে ব্যাটিং করতে পারেন না। টেস্ট ক্রিকেটে ডিক্লেয়ারজনিত কারণে কিংবা একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ওভারের সীমাবদ্ধতা কিংবা নিজ দল কর্তৃক প্রতিপক্ষের রানকে অতিক্রম করার মাধ্যমে জয়ী হলে ব্যাটিংয়ে অংশগ্রহণকারী দুইজন ব্যাটসম্যানই অপরাজিত থাকেন। ব্যাটিং অর্ডার অনুযায়ী অন্য খেলোয়াড়দের মাঠে প্রবেশ করার প্রয়োজন না পড়লে তারা ডিড নট ব্যাট বা ব্যাটিং করেননি শব্দগুচ্ছ তাদের নামের পার্শ্বে লিপিবদ্ধ হয়। অপরদিকে ক্রিজে থেকে কোন বলের মোকাবেলা না করলেও ব্যাটসম্যান অপরাজিত থেকে যান। আঘাতপ্রাপ্তিতে কোন ক্রিকেটার মাঠের বাইরে চলে গেলে রিটায়ার্ড হার্ট কিন্তু অপরাজিত থাকেন। আঘাতবিহীন অবস্থায় কোন ব্যাটসম্যান অবসর নিলে তিনি রিটায়ার্ড আউট হন। একজন ব্যাটসম্যানের রানের গড় নির্ধারিত হয় তার আউট সংখ্যার মাধ্যমে। যিনি প্রায়শঃই অপরাজিত থাকেন, তুলনামূলকভাবে তার ব্যাটিং গড় বেশি হয়। মাইকেল বেভান তার খেলোয়াড়ী জীবনে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৬৭ বার অপরাজিত থেকেছেন। টেস্ট ক্রিকেটে জেমস অ্যান্ডারসন ও কোর্টনি ওয়ালশ তাদের খেলোয়াড়ী জীবনে সর্বাধিক ৬১ ইনিংসে অপরাজিত থেকেছেন যথাক্রমে ১২২ ও ১৩২টি খেলায় অংশগ্রহণ করে। ১৯৫৩ সালে অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যান বিল জনস্টন ইংল্যান্ড সফরে ব্যাটিং গড়ে শীর্ষস্থান অধিকার করেছিলেন। | একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মাইকেল বেভানের গড় কত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2006_05 | অপরাজিত (ক্রিকেট) | ক্রিকেট খেলায় প্রত্যেক দলের প্রতিটি ইনিংসে কমপক্ষে একজন ব্যাটসম্যান অপরাজিত থাকেন। খেলোয়াড়ের সংখ্যা ১১ জন হলেও আউট হন ১০ জন। কিন্তু একাদশ বা সর্বশেষ ব্যাটসম্যান সঙ্গীর অভাবে ব্যাটিং করতে পারেন না। টেস্ট ক্রিকেটে ডিক্লেয়ারজনিত কারণে কিংবা একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ওভারের সীমাবদ্ধতা কিংবা নিজ দল কর্তৃক প্রতিপক্ষের রানকে অতিক্রম করার মাধ্যমে জয়ী হলে ব্যাটিংয়ে অংশগ্রহণকারী দুইজন ব্যাটসম্যানই অপরাজিত থাকেন। ব্যাটিং অর্ডার অনুযায়ী অন্য খেলোয়াড়দের মাঠে প্রবেশ করার প্রয়োজন না পড়লে তারা ডিড নট ব্যাট বা ব্যাটিং করেননি শব্দগুচ্ছ তাদের নামের পার্শ্বে লিপিবদ্ধ হয়। অপরদিকে ক্রিজে থেকে কোন বলের মোকাবেলা না করলেও ব্যাটসম্যান অপরাজিত থেকে যান। আঘাতপ্রাপ্তিতে কোন ক্রিকেটার মাঠের বাইরে চলে গেলে রিটায়ার্ড হার্ট কিন্তু অপরাজিত থাকেন। আঘাতবিহীন অবস্থায় কোন ব্যাটসম্যান অবসর নিলে তিনি রিটায়ার্ড আউট হন। একজন ব্যাটসম্যানের রানের গড় নির্ধারিত হয় তার আউট সংখ্যার মাধ্যমে। যিনি প্রায়শঃই অপরাজিত থাকেন, তুলনামূলকভাবে তার ব্যাটিং গড় বেশি হয়। মাইকেল বেভান তার খেলোয়াড়ী জীবনে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৬৭ বার অপরাজিত থেকেছেন। টেস্ট ক্রিকেটে জেমস অ্যান্ডারসন ও কোর্টনি ওয়ালশ তাদের খেলোয়াড়ী জীবনে সর্বাধিক ৬১ ইনিংসে অপরাজিত থেকেছেন যথাক্রমে ১২২ ও ১৩২টি খেলায় অংশগ্রহণ করে। ১৯৫৩ সালে অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যান বিল জনস্টন ইংল্যান্ড সফরে ব্যাটিং গড়ে শীর্ষস্থান অধিকার করেছিলেন। | ওয়ানডে ক্রিকেটে জেমস অ্যান্ডারসন তার খেলোয়াড়ী জীবনে সর্বাধিক কত ইনিংসে অপরাজিত থেকেছেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0046_02 | রিচার্ড ফাইনম্যান জীবনবৃত্তান্ত | রিচার্ড ফিলিপ ফাইনম্যান ১১ মে, ১৯১৮ সালে নিউ ইয়র্কের ফার রকওয়ে, কুইনসে জন্মগ্রহণ করেন। তার পূর্বপুরুষরা রাশিয়া ও পোল্যান্ডের আদি অধিবাসী ছিলেন এবং তার পিতামাতা উভয়েই ছিলেন ইহুদি, তবে তারা গোঁড়া ছিলেন না। ফাইনম্যান (দুই বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন ও এডওয়ার্ড টেলারের মতো) দেরিতে কথা বলা শুরু করেছিলেন; তিন বছর পূর্ণ হবার আগ পর্যন্ত তিনি একটি শব্দও উচ্চারণ করেননি। শৈশবে ফাইনম্যান তার বাবা মেলভিল ভীষণভাবে প্রভাবিত করেন, তিনিই তাকে প্রচলিত চিন্তা-ভাবনাকে চ্যালেঞ্জ করতে শিখিয়েছিলেন। আর মা লুসিলের কাছ থেকে ফাইনম্যান পেয়েছিলেন রসবোধ। ছোটোবেলা থেকেই তার বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ ছিল; তিনি রেডিও মেরামত করে আনন্দ পেতেন এবং প্রকৌশলেও তার প্রতিভার কমতি ছিল না। তার বোন জোয়ানও একজন পেশাদার পদার্থবিজ্ঞানী ছিলেন। | ফাইনম্যানের বোনের নাম কী ? | {
"answer_start": [
680,
679
],
"text": [
"জোয়ান",
" জোয়ান"
]
} |
bn_wiki_0046_03 | রিচার্ড ফাইনম্যান জীবনবৃত্তান্ত | রিচার্ড ফিলিপ ফাইনম্যান ১১ মে, ১৯১৮ সালে নিউ ইয়র্কের ফার রকওয়ে, কুইনসে জন্মগ্রহণ করেন। তার পূর্বপুরুষরা রাশিয়া ও পোল্যান্ডের আদি অধিবাসী ছিলেন এবং তার পিতামাতা উভয়েই ছিলেন ইহুদি, তবে তারা গোঁড়া ছিলেন না। ফাইনম্যান (দুই বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন ও এডওয়ার্ড টেলারের মতো) দেরিতে কথা বলা শুরু করেছিলেন; তিন বছর পূর্ণ হবার আগ পর্যন্ত তিনি একটি শব্দও উচ্চারণ করেননি। শৈশবে ফাইনম্যান তার বাবা মেলভিল ভীষণভাবে প্রভাবিত করেন, তিনিই তাকে প্রচলিত চিন্তা-ভাবনাকে চ্যালেঞ্জ করতে শিখিয়েছিলেন। আর মা লুসিলের কাছ থেকে ফাইনম্যান পেয়েছিলেন রসবোধ। ছোটোবেলা থেকেই তার বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ ছিল; তিনি রেডিও মেরামত করে আনন্দ পেতেন এবং প্রকৌশলেও তার প্রতিভার কমতি ছিল না। তার বোন জোয়ানও একজন পেশাদার পদার্থবিজ্ঞানী ছিলেন। | ফাইনম্যান কার কাছ থেকে রসবোধ পেয়েছিলেন? | {
"answer_start": [
504,
504
],
"text": [
"মা লুসিল",
"মা লুসিলের কাছ থেকে"
]
} |
bn_wiki_0046_04 | রিচার্ড ফাইনম্যান জীবনবৃত্তান্ত | রিচার্ড ফিলিপ ফাইনম্যান ১১ মে, ১৯১৮ সালে নিউ ইয়র্কের ফার রকওয়ে, কুইনসে জন্মগ্রহণ করেন। তার পূর্বপুরুষরা রাশিয়া ও পোল্যান্ডের আদি অধিবাসী ছিলেন এবং তার পিতামাতা উভয়েই ছিলেন ইহুদি, তবে তারা গোঁড়া ছিলেন না। ফাইনম্যান (দুই বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন ও এডওয়ার্ড টেলারের মতো) দেরিতে কথা বলা শুরু করেছিলেন; তিন বছর পূর্ণ হবার আগ পর্যন্ত তিনি একটি শব্দও উচ্চারণ করেননি। শৈশবে ফাইনম্যান তার বাবা মেলভিল ভীষণভাবে প্রভাবিত করেন, তিনিই তাকে প্রচলিত চিন্তা-ভাবনাকে চ্যালেঞ্জ করতে শিখিয়েছিলেন। আর মা লুসিলের কাছ থেকে ফাইনম্যান পেয়েছিলেন রসবোধ। ছোটোবেলা থেকেই তার বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ ছিল; তিনি রেডিও মেরামত করে আনন্দ পেতেন এবং প্রকৌশলেও তার প্রতিভার কমতি ছিল না। তার বোন জোয়ানও একজন পেশাদার পদার্থবিজ্ঞানী ছিলেন। | লুসিলের কোন ধর্মের ছিলেন? | {
"answer_start": [
176
],
"text": [
"ইহুদি"
]
} |
bn_wiki_0046_05 | রিচার্ড ফাইনম্যান জীবনবৃত্তান্ত | রিচার্ড ফিলিপ ফাইনম্যান ১১ মে, ১৯১৮ সালে নিউ ইয়র্কের ফার রকওয়ে, কুইনসে জন্মগ্রহণ করেন। তার পূর্বপুরুষরা রাশিয়া ও পোল্যান্ডের আদি অধিবাসী ছিলেন এবং তার পিতামাতা উভয়েই ছিলেন ইহুদি, তবে তারা গোঁড়া ছিলেন না। ফাইনম্যান (দুই বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন ও এডওয়ার্ড টেলারের মতো) দেরিতে কথা বলা শুরু করেছিলেন; তিন বছর পূর্ণ হবার আগ পর্যন্ত তিনি একটি শব্দও উচ্চারণ করেননি। শৈশবে ফাইনম্যান তার বাবা মেলভিল ভীষণভাবে প্রভাবিত করেন, তিনিই তাকে প্রচলিত চিন্তা-ভাবনাকে চ্যালেঞ্জ করতে শিখিয়েছিলেন। আর মা লুসিলের কাছ থেকে ফাইনম্যান পেয়েছিলেন রসবোধ। ছোটোবেলা থেকেই তার বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ ছিল; তিনি রেডিও মেরামত করে আনন্দ পেতেন এবং প্রকৌশলেও তার প্রতিভার কমতি ছিল না। তার বোন জোয়ানও একজন পেশাদার পদার্থবিজ্ঞানী ছিলেন। | ফাইনম্যানের বোন জোয়ান কবে জন্মগ্রহণ করেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1053_01 | সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন | সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন (সুইফট) হল ব্রাসেলস ভিত্তিক আন্তঃব্যাংক আর্থিক লেনদেনের বার্তা প্রেরণের একটি সুরক্ষিত নেটওয়ার্ক। নিরাপদ ও দ্রুত অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে সুইফট একটি বার্তা নেটওয়ার্ক পদ্ধতি যা মূলত সংকেত লিপি বা নির্ধারিত কোডের মাধ্যমে বার্তা আদান প্রদান এবং নিয়ন্ত্রিত হয়। এক্ষেত্রে লেনদেনের তারবার্তা (ওয়ার) এই কোডের মাধ্যমে আদান-প্রদান করা হয়। বিশ্বের প্রায় ২০০টি দেশের ১১ হাজারের অধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান সুইফটের মাধ্যমে আন্তঃ ব্যাংকিং লেনদেনের বার্তা প্রেরণ তথা লেনদেন সম্পাদন করে থাকে। বিশ্বের সব কেন্দ্রীয় ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সুইফটের সদস্য। এজন্য অর্থ লেনদেনের সুবিধায় প্রত্যেক সদস্যকে ৮ বা ১১ কোডের একটি গোপন পিনও সরবারাহ করা হয়।সুইফট ১৯৭৩ সালে বেলজিয়ামের ব্রাসেলস এ প্রতিষ্ঠিত হয়।সুইফট এর প্রতিষ্ঠাতা কার্ল রয়টার্স কিল্ড। পরবর্তীতে এটি আর্থিক লেনদেনের জন্য একটি সাধারণ মানদণ্ড, ডাটা প্রক্রিয়াকরণ পদ্ধতি ও বিশ্বব্যাপী যোগাযোগ নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করে যেটি বুরো কর্পোরেশন এর তৈরি করা। সুইফট এর মাধ্যমে সর্ব প্রথম ১৯৭৭ সালে বার্তা বা মেসেজ প্রদান করা হয়। | সুইফট এর পূর্ণরূপ কী? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন",
"সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন"
]
} |
bn_wiki_1053_02 | সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন | সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন (সুইফট) হল ব্রাসেলস ভিত্তিক আন্তঃব্যাংক আর্থিক লেনদেনের বার্তা প্রেরণের একটি সুরক্ষিত নেটওয়ার্ক। নিরাপদ ও দ্রুত অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে সুইফট একটি বার্তা নেটওয়ার্ক পদ্ধতি যা মূলত সংকেত লিপি বা নির্ধারিত কোডের মাধ্যমে বার্তা আদান প্রদান এবং নিয়ন্ত্রিত হয়। এক্ষেত্রে লেনদেনের তারবার্তা (ওয়ার) এই কোডের মাধ্যমে আদান-প্রদান করা হয়। বিশ্বের প্রায় ২০০টি দেশের ১১ হাজারের অধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান সুইফটের মাধ্যমে আন্তঃ ব্যাংকিং লেনদেনের বার্তা প্রেরণ তথা লেনদেন সম্পাদন করে থাকে। বিশ্বের সব কেন্দ্রীয় ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সুইফটের সদস্য। এজন্য অর্থ লেনদেনের সুবিধায় প্রত্যেক সদস্যকে ৮ বা ১১ কোডের একটি গোপন পিনও সরবারাহ করা হয়।সুইফট ১৯৭৩ সালে বেলজিয়ামের ব্রাসেলস এ প্রতিষ্ঠিত হয়।সুইফট এর প্রতিষ্ঠাতা কার্ল রয়টার্স কিল্ড। পরবর্তীতে এটি আর্থিক লেনদেনের জন্য একটি সাধারণ মানদণ্ড, ডাটা প্রক্রিয়াকরণ পদ্ধতি ও বিশ্বব্যাপী যোগাযোগ নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করে যেটি বুরো কর্পোরেশন এর তৈরি করা। সুইফট এর মাধ্যমে সর্ব প্রথম ১৯৭৭ সালে বার্তা বা মেসেজ প্রদান করা হয়। | প্রায় কতটি দেশে সুইফটের মাধ্যমে লেনদেন সম্পাদন করা যায়? | {
"answer_start": [
416,
416
],
"text": [
"২০০",
"২০০টি"
]
} |
bn_wiki_1053_03 | সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন | সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন (সুইফট) হল ব্রাসেলস ভিত্তিক আন্তঃব্যাংক আর্থিক লেনদেনের বার্তা প্রেরণের একটি সুরক্ষিত নেটওয়ার্ক। নিরাপদ ও দ্রুত অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে সুইফট একটি বার্তা নেটওয়ার্ক পদ্ধতি যা মূলত সংকেত লিপি বা নির্ধারিত কোডের মাধ্যমে বার্তা আদান প্রদান এবং নিয়ন্ত্রিত হয়। এক্ষেত্রে লেনদেনের তারবার্তা (ওয়ার) এই কোডের মাধ্যমে আদান-প্রদান করা হয়। বিশ্বের প্রায় ২০০টি দেশের ১১ হাজারের অধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান সুইফটের মাধ্যমে আন্তঃ ব্যাংকিং লেনদেনের বার্তা প্রেরণ তথা লেনদেন সম্পাদন করে থাকে। বিশ্বের সব কেন্দ্রীয় ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সুইফটের সদস্য। এজন্য অর্থ লেনদেনের সুবিধায় প্রত্যেক সদস্যকে ৮ বা ১১ কোডের একটি গোপন পিনও সরবারাহ করা হয়।সুইফট ১৯৭৩ সালে বেলজিয়ামের ব্রাসেলস এ প্রতিষ্ঠিত হয়।সুইফট এর প্রতিষ্ঠাতা কার্ল রয়টার্স কিল্ড। পরবর্তীতে এটি আর্থিক লেনদেনের জন্য একটি সাধারণ মানদণ্ড, ডাটা প্রক্রিয়াকরণ পদ্ধতি ও বিশ্বব্যাপী যোগাযোগ নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করে যেটি বুরো কর্পোরেশন এর তৈরি করা। সুইফট এর মাধ্যমে সর্ব প্রথম ১৯৭৭ সালে বার্তা বা মেসেজ প্রদান করা হয়। | ১৯৭৩ সালের কোন মাসে সুইফট প্রতিষ্ঠিত করা হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1053_05 | সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন | সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন (সুইফট) হল ব্রাসেলস ভিত্তিক আন্তঃব্যাংক আর্থিক লেনদেনের বার্তা প্রেরণের একটি সুরক্ষিত নেটওয়ার্ক। নিরাপদ ও দ্রুত অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে সুইফট একটি বার্তা নেটওয়ার্ক পদ্ধতি যা মূলত সংকেত লিপি বা নির্ধারিত কোডের মাধ্যমে বার্তা আদান প্রদান এবং নিয়ন্ত্রিত হয়। এক্ষেত্রে লেনদেনের তারবার্তা (ওয়ার) এই কোডের মাধ্যমে আদান-প্রদান করা হয়। বিশ্বের প্রায় ২০০টি দেশের ১১ হাজারের অধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান সুইফটের মাধ্যমে আন্তঃ ব্যাংকিং লেনদেনের বার্তা প্রেরণ তথা লেনদেন সম্পাদন করে থাকে। বিশ্বের সব কেন্দ্রীয় ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সুইফটের সদস্য। এজন্য অর্থ লেনদেনের সুবিধায় প্রত্যেক সদস্যকে ৮ বা ১১ কোডের একটি গোপন পিনও সরবারাহ করা হয়।সুইফট ১৯৭৩ সালে বেলজিয়ামের ব্রাসেলস এ প্রতিষ্ঠিত হয়।সুইফট এর প্রতিষ্ঠাতা কার্ল রয়টার্স কিল্ড। পরবর্তীতে এটি আর্থিক লেনদেনের জন্য একটি সাধারণ মানদণ্ড, ডাটা প্রক্রিয়াকরণ পদ্ধতি ও বিশ্বব্যাপী যোগাযোগ নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করে যেটি বুরো কর্পোরেশন এর তৈরি করা। সুইফট এর মাধ্যমে সর্ব প্রথম ১৯৭৭ সালে বার্তা বা মেসেজ প্রদান করা হয়। | কত সালে সুইফট এর মাধ্যমে সর্ব প্রথম বার্তা বা মেসেজ প্রদান করা হয়? | {
"answer_start": [
984,
984
],
"text": [
"১৯৭৭",
"১৯৭৭ সালে"
]
} |
bn_wiki_0135_02 | কৃষ্ণগহ্বর | কৃষ্ণগহ্বর বা কৃষ্ণ বিবর (ব্ল্যাক হোল নামেও পরিচিত) মহাবিশ্বের অস্তিত্ব ও প্রকৃতি বিষয়ক একটি বহুল প্রচলিত ধারণা। এই ধারণা অনুযায়ী কৃষ্ণগহ্বর মহাবিশ্বের এমন একটি বস্তু যা এত ঘন সন্নিবিষ্ট বা অতি ক্ষুদ্র আয়তনে এর ভর এত বেশি যে এর মহাকর্ষীয় শক্তি কোন কিছুকেই তার ভিতর থেকে বের হতে দেয় না, এমনকি তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণকেও (যেমন: আলো) নয়। প্রকৃতপক্ষে এই স্থানে সাধারণ মহাকর্ষীয় বলের মান এত বেশি হয়ে যায় যে এটি মহাবিশ্বের অন্য সকল বলকে অতিক্রম করে। ফলে এ থেকে কোন কিছুই পালাতে পারে না। অষ্টাদশ শতাব্দীতে প্রথম তৎকালীন মহাকর্ষের ধারণার ভিত্তিতে কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্বের বিষয়টি উত্থাপিত হয়।
সাধারণ আপেক্ষিকতার তত্ত্ব অনুসারে, কৃষ্ণগহ্বর মহাকাশের এমন একটি বিশেষ স্থান যেখান থেকে কোন কিছু, এমনকি আলো পর্যন্ত বের হয়ে আসতে পারে না। এটা তৈরি হয় খুবই বেশি পরিমাণ ঘনত্ব বিশিষ্ট ভর থেকে। কোন অল্প স্থানে খুব বেশি পরিমাণ ভর একত্র হলে সেটা আর স্বাভাবিক অবস্থায় থাকতে পারে না। আমরা মহাবিশ্বকে একটি সমতল পৃষ্ঠে কল্পনা করি। মহাবিশ্বকে চিন্তা করুন একটি বিশাল কাপড়ের টুকরো হিসেবে এবং তারপর যদি আপনি কাপড়ের উপর কোন কোন স্থানে কিছু ভারী বস্তু রাখেন তাহলে কি দেখবেন? যেইসব স্থানে ভারি বস্তু রয়েছে সেইসব স্থানের কাপড় একটু নিচু হয়ে গিয়েছে। এই একই বাপারটি ঘটে মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে। যেসব স্থানে ভর অচিন্তনিয় পরিমাণ বেশি সেইসব স্থানে গর্ত হয়ে আছে। এই অসামাণ্য ভর এক স্থানে কুন্ডলিত হয়ে স্থান-কাল বক্রতার সৃষ্টি করে। প্রতিটি গালাক্সির স্থানে স্থানে কম-বেশি কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিতের কথা জানা যায়। সাধারণত বেশীরভাগ গ্যালাক্সিই তার মধ্যস্থ কৃষ্ণগহ্বরকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণয়মান। | প্রথম তৎকালীন মহাকর্ষের ধারণার ভিত্তিতে কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্বের বিষয়টি উত্থাপিত হয় কত শতাব্দীতে? | {
"answer_start": [
488,
488
],
"text": [
"অষ্টাদশ",
"অষ্টাদশ"
]
} |
bn_wiki_0135_03 | কৃষ্ণগহ্বর | কৃষ্ণগহ্বর বা কৃষ্ণ বিবর (ব্ল্যাক হোল নামেও পরিচিত) মহাবিশ্বের অস্তিত্ব ও প্রকৃতি বিষয়ক একটি বহুল প্রচলিত ধারণা। এই ধারণা অনুযায়ী কৃষ্ণগহ্বর মহাবিশ্বের এমন একটি বস্তু যা এত ঘন সন্নিবিষ্ট বা অতি ক্ষুদ্র আয়তনে এর ভর এত বেশি যে এর মহাকর্ষীয় শক্তি কোন কিছুকেই তার ভিতর থেকে বের হতে দেয় না, এমনকি তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণকেও (যেমন: আলো) নয়। প্রকৃতপক্ষে এই স্থানে সাধারণ মহাকর্ষীয় বলের মান এত বেশি হয়ে যায় যে এটি মহাবিশ্বের অন্য সকল বলকে অতিক্রম করে। ফলে এ থেকে কোন কিছুই পালাতে পারে না। অষ্টাদশ শতাব্দীতে প্রথম তৎকালীন মহাকর্ষের ধারণার ভিত্তিতে কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্বের বিষয়টি উত্থাপিত হয়।
সাধারণ আপেক্ষিকতার তত্ত্ব অনুসারে, কৃষ্ণগহ্বর মহাকাশের এমন একটি বিশেষ স্থান যেখান থেকে কোন কিছু, এমনকি আলো পর্যন্ত বের হয়ে আসতে পারে না। এটা তৈরি হয় খুবই বেশি পরিমাণ ঘনত্ব বিশিষ্ট ভর থেকে। কোন অল্প স্থানে খুব বেশি পরিমাণ ভর একত্র হলে সেটা আর স্বাভাবিক অবস্থায় থাকতে পারে না। আমরা মহাবিশ্বকে একটি সমতল পৃষ্ঠে কল্পনা করি। মহাবিশ্বকে চিন্তা করুন একটি বিশাল কাপড়ের টুকরো হিসেবে এবং তারপর যদি আপনি কাপড়ের উপর কোন কোন স্থানে কিছু ভারী বস্তু রাখেন তাহলে কি দেখবেন? যেইসব স্থানে ভারি বস্তু রয়েছে সেইসব স্থানের কাপড় একটু নিচু হয়ে গিয়েছে। এই একই বাপারটি ঘটে মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে। যেসব স্থানে ভর অচিন্তনিয় পরিমাণ বেশি সেইসব স্থানে গর্ত হয়ে আছে। এই অসামাণ্য ভর এক স্থানে কুন্ডলিত হয়ে স্থান-কাল বক্রতার সৃষ্টি করে। প্রতিটি গালাক্সির স্থানে স্থানে কম-বেশি কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিতের কথা জানা যায়। সাধারণত বেশীরভাগ গ্যালাক্সিই তার মধ্যস্থ কৃষ্ণগহ্বরকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণয়মান। | আপেক্ষিকতার তত্ত্ব অনুসারে, কৃষ্ণগহ্বর তৈরী হয় কী থেকে? | {
"answer_start": [
746,
746
],
"text": [
"খুবই বেশি পরিমাণ ঘনত্ব বিশিষ্ট ভর",
"খুবই বেশি পরিমাণ ঘনত্ব বিশিষ্ট ভর"
]
} |
bn_wiki_0135_04 | কৃষ্ণগহ্বর | কৃষ্ণগহ্বর বা কৃষ্ণ বিবর (ব্ল্যাক হোল নামেও পরিচিত) মহাবিশ্বের অস্তিত্ব ও প্রকৃতি বিষয়ক একটি বহুল প্রচলিত ধারণা। এই ধারণা অনুযায়ী কৃষ্ণগহ্বর মহাবিশ্বের এমন একটি বস্তু যা এত ঘন সন্নিবিষ্ট বা অতি ক্ষুদ্র আয়তনে এর ভর এত বেশি যে এর মহাকর্ষীয় শক্তি কোন কিছুকেই তার ভিতর থেকে বের হতে দেয় না, এমনকি তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণকেও (যেমন: আলো) নয়। প্রকৃতপক্ষে এই স্থানে সাধারণ মহাকর্ষীয় বলের মান এত বেশি হয়ে যায় যে এটি মহাবিশ্বের অন্য সকল বলকে অতিক্রম করে। ফলে এ থেকে কোন কিছুই পালাতে পারে না। অষ্টাদশ শতাব্দীতে প্রথম তৎকালীন মহাকর্ষের ধারণার ভিত্তিতে কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্বের বিষয়টি উত্থাপিত হয়।
সাধারণ আপেক্ষিকতার তত্ত্ব অনুসারে, কৃষ্ণগহ্বর মহাকাশের এমন একটি বিশেষ স্থান যেখান থেকে কোন কিছু, এমনকি আলো পর্যন্ত বের হয়ে আসতে পারে না। এটা তৈরি হয় খুবই বেশি পরিমাণ ঘনত্ব বিশিষ্ট ভর থেকে। কোন অল্প স্থানে খুব বেশি পরিমাণ ভর একত্র হলে সেটা আর স্বাভাবিক অবস্থায় থাকতে পারে না। আমরা মহাবিশ্বকে একটি সমতল পৃষ্ঠে কল্পনা করি। মহাবিশ্বকে চিন্তা করুন একটি বিশাল কাপড়ের টুকরো হিসেবে এবং তারপর যদি আপনি কাপড়ের উপর কোন কোন স্থানে কিছু ভারী বস্তু রাখেন তাহলে কি দেখবেন? যেইসব স্থানে ভারি বস্তু রয়েছে সেইসব স্থানের কাপড় একটু নিচু হয়ে গিয়েছে। এই একই বাপারটি ঘটে মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে। যেসব স্থানে ভর অচিন্তনিয় পরিমাণ বেশি সেইসব স্থানে গর্ত হয়ে আছে। এই অসামাণ্য ভর এক স্থানে কুন্ডলিত হয়ে স্থান-কাল বক্রতার সৃষ্টি করে। প্রতিটি গালাক্সির স্থানে স্থানে কম-বেশি কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিতের কথা জানা যায়। সাধারণত বেশীরভাগ গ্যালাক্সিই তার মধ্যস্থ কৃষ্ণগহ্বরকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণয়মান। | সাধারণত বেশীরভাগ গ্যালাক্সিই কাকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণয়মান? | {
"answer_start": [
1426,
1426
],
"text": [
"কৃষ্ণগহ্বরকে",
"কৃষ্ণগহ্বরকে"
]
} |
bn_wiki_0135_05 | কৃষ্ণগহ্বর | কৃষ্ণগহ্বর বা কৃষ্ণ বিবর (ব্ল্যাক হোল নামেও পরিচিত) মহাবিশ্বের অস্তিত্ব ও প্রকৃতি বিষয়ক একটি বহুল প্রচলিত ধারণা। এই ধারণা অনুযায়ী কৃষ্ণগহ্বর মহাবিশ্বের এমন একটি বস্তু যা এত ঘন সন্নিবিষ্ট বা অতি ক্ষুদ্র আয়তনে এর ভর এত বেশি যে এর মহাকর্ষীয় শক্তি কোন কিছুকেই তার ভিতর থেকে বের হতে দেয় না, এমনকি তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণকেও (যেমন: আলো) নয়। প্রকৃতপক্ষে এই স্থানে সাধারণ মহাকর্ষীয় বলের মান এত বেশি হয়ে যায় যে এটি মহাবিশ্বের অন্য সকল বলকে অতিক্রম করে। ফলে এ থেকে কোন কিছুই পালাতে পারে না। অষ্টাদশ শতাব্দীতে প্রথম তৎকালীন মহাকর্ষের ধারণার ভিত্তিতে কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্বের বিষয়টি উত্থাপিত হয়।
সাধারণ আপেক্ষিকতার তত্ত্ব অনুসারে, কৃষ্ণগহ্বর মহাকাশের এমন একটি বিশেষ স্থান যেখান থেকে কোন কিছু, এমনকি আলো পর্যন্ত বের হয়ে আসতে পারে না। এটা তৈরি হয় খুবই বেশি পরিমাণ ঘনত্ব বিশিষ্ট ভর থেকে। কোন অল্প স্থানে খুব বেশি পরিমাণ ভর একত্র হলে সেটা আর স্বাভাবিক অবস্থায় থাকতে পারে না। আমরা মহাবিশ্বকে একটি সমতল পৃষ্ঠে কল্পনা করি। মহাবিশ্বকে চিন্তা করুন একটি বিশাল কাপড়ের টুকরো হিসেবে এবং তারপর যদি আপনি কাপড়ের উপর কোন কোন স্থানে কিছু ভারী বস্তু রাখেন তাহলে কি দেখবেন? যেইসব স্থানে ভারি বস্তু রয়েছে সেইসব স্থানের কাপড় একটু নিচু হয়ে গিয়েছে। এই একই বাপারটি ঘটে মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে। যেসব স্থানে ভর অচিন্তনিয় পরিমাণ বেশি সেইসব স্থানে গর্ত হয়ে আছে। এই অসামাণ্য ভর এক স্থানে কুন্ডলিত হয়ে স্থান-কাল বক্রতার সৃষ্টি করে। প্রতিটি গালাক্সির স্থানে স্থানে কম-বেশি কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিতের কথা জানা যায়। সাধারণত বেশীরভাগ গ্যালাক্সিই তার মধ্যস্থ কৃষ্ণগহ্বরকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণয়মান। | কোথায় সাধারণ মহাকর্ষীয় বলের মান এত বেশি হয়ে যায় যে এটি মহাবিশ্বের অন্য সকল বলকে অতিক্রম করে? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"কৃষ্ণগহ্বর ",
"কৃষ্ণগহ্বর "
]
} |
bn_wiki_1777_02 | ড্রেকো ম্যালফয় | ব্রিটিশ অভিনেতা টম ফেল্টন সিরিজের প্রত্যেকটি চলচ্চিত্রে ড্রেকোর ভূমিকায় অভিনয় করেছে। শেষ চলচ্চিত্র ডেথলি হ্যালোসেও সে ড্রেকোর চরিত্রে অভিনয় করবে বলে নিশ্চিত করা হয়েছে। চলচ্চিত্র ছাড়াও অর্ডার অফ দ্য ফিনিক্স ও হাফ-ব্লাড প্রিন্স ভিডিও গেমেও ফেল্টন ড্রেকোর কন্ঠ দিয়েছে। রয়্যাল অ্যালবার্ট হলে একটি সাক্ষাৎকারে রাউলিং বলেন যে, ছেলেরা হ্যারি বদলে ড্রেকোর মতো পোশাক পরতে বেশি পছন্দ করে এবং লোকেরা ড্রেকোকে "একটু বেশিই পছন্দ করে", যা তার কাছে "খানিকটা উদ্বেগজনক"। একই সাক্ষাৎকারে স্টিফেন ফ্রাই বলেন যে, যে মুহুর্তে হ্যারি ড্রেকোর সঙ্গে পরিচিত হয়, সেই মুহূর্ত সে বুঝতে পারে, জাদুদুনিয়াতেও জাতিবিদ্বেষ রয়েছে। আর রয়েছে দুষ্ট ও দুর্নীতিপরায়ণ লোকেরা। ফ্রাই আরো বলেছেন যে ম্যালফয়, ক্র্যাব আর গোয়েল চিরকালই বদমাশ প্রকৃতির। তবে তার সঙ্গীদের তুলনায় ম্যালফয় অনেক বেশি কেতাদুরস্ত। | রাউলিং কোথায় সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন? | {
"answer_start": [
272,
272
],
"text": [
"রয়্যাল অ্যালবার্ট হলে",
"রয়্যাল অ্যালবার্ট হলে"
]
} |
bn_wiki_1777_04 | ড্রেকো ম্যালফয় | ব্রিটিশ অভিনেতা টম ফেল্টন সিরিজের প্রত্যেকটি চলচ্চিত্রে ড্রেকোর ভূমিকায় অভিনয় করেছে। শেষ চলচ্চিত্র ডেথলি হ্যালোসেও সে ড্রেকোর চরিত্রে অভিনয় করবে বলে নিশ্চিত করা হয়েছে। চলচ্চিত্র ছাড়াও অর্ডার অফ দ্য ফিনিক্স ও হাফ-ব্লাড প্রিন্স ভিডিও গেমেও ফেল্টন ড্রেকোর কন্ঠ দিয়েছে। রয়্যাল অ্যালবার্ট হলে একটি সাক্ষাৎকারে রাউলিং বলেন যে, ছেলেরা হ্যারি বদলে ড্রেকোর মতো পোশাক পরতে বেশি পছন্দ করে এবং লোকেরা ড্রেকোকে "একটু বেশিই পছন্দ করে", যা তার কাছে "খানিকটা উদ্বেগজনক"। একই সাক্ষাৎকারে স্টিফেন ফ্রাই বলেন যে, যে মুহুর্তে হ্যারি ড্রেকোর সঙ্গে পরিচিত হয়, সেই মুহূর্ত সে বুঝতে পারে, জাদুদুনিয়াতেও জাতিবিদ্বেষ রয়েছে। আর রয়েছে দুষ্ট ও দুর্নীতিপরায়ণ লোকেরা। ফ্রাই আরো বলেছেন যে ম্যালফয়, ক্র্যাব আর গোয়েল চিরকালই বদমাশ প্রকৃতির। তবে তার সঙ্গীদের তুলনায় ম্যালফয় অনেক বেশি কেতাদুরস্ত। | স্টিফেন ফ্রাই কোন চরিত্রে অভিনয় করেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2151_03 | অবসর বিনোদন | বিনোদন হচ্ছে অবসরের কোনও কর্ম, অবসর যা বিশ্লেষণমূলক সময়। "অবসর বিনোদনের জন্য কোনও কিছু করার চাহিদা" একটি অপরিহার্য উপাদান, মানব জীববিদ্যা ও মনোবিজ্ঞানের জন্য। বিনোদনমূলক কার্যক্রম প্রায়ই করা হয় রমণ, বিনোদন, বা আনন্দ এর জন্যে।
বিনোদন শব্দটি প্রথম ইংরেজিতে ব্যবহৃত হয় সম্ভবত ১৪ শতকের শেষের দিকে, প্রথম অর্থ, "জলখাবার বা আরোগ্যকরণ একজন অসুস্থ ব্যক্তির", মোড় প্রাপ্ত করল লাতিন। মানবজাতি তাদের সময় কাটায় দৈনিক জীবনজাপনের কার্যক্রমে, কাজে, নিদ্রায়, সামাজিক কর্তব্যে, এবং বিনোদনে। | বিনোদন শব্দটি প্রথম ইংরেজিতে ব্যবহৃত হয় কখন? | {
"answer_start": [
277,
277
],
"text": [
"১৪ শতকের শেষের দিকে",
"১৪ শতকের শেষের দিকে"
]
} |
bn_wiki_2151_04 | অবসর বিনোদন | বিনোদন হচ্ছে অবসরের কোনও কর্ম, অবসর যা বিশ্লেষণমূলক সময়। "অবসর বিনোদনের জন্য কোনও কিছু করার চাহিদা" একটি অপরিহার্য উপাদান, মানব জীববিদ্যা ও মনোবিজ্ঞানের জন্য। বিনোদনমূলক কার্যক্রম প্রায়ই করা হয় রমণ, বিনোদন, বা আনন্দ এর জন্যে।
বিনোদন শব্দটি প্রথম ইংরেজিতে ব্যবহৃত হয় সম্ভবত ১৪ শতকের শেষের দিকে, প্রথম অর্থ, "জলখাবার বা আরোগ্যকরণ একজন অসুস্থ ব্যক্তির", মোড় প্রাপ্ত করল লাতিন। মানবজাতি তাদের সময় কাটায় দৈনিক জীবনজাপনের কার্যক্রমে, কাজে, নিদ্রায়, সামাজিক কর্তব্যে, এবং বিনোদনে। | বিনোদন শব্দের প্রথম অর্থ কী? | {
"answer_start": [
311,
311
],
"text": [
"জলখাবার বা আরোগ্যকরণ একজন অসুস্থ ব্যক্তির",
"জলখাবার বা আরোগ্যকরণ একজন অসুস্থ ব্যক্তির"
]
} |
bn_wiki_2151_05 | অবসর বিনোদন | বিনোদন হচ্ছে অবসরের কোনও কর্ম, অবসর যা বিশ্লেষণমূলক সময়। "অবসর বিনোদনের জন্য কোনও কিছু করার চাহিদা" একটি অপরিহার্য উপাদান, মানব জীববিদ্যা ও মনোবিজ্ঞানের জন্য। বিনোদনমূলক কার্যক্রম প্রায়ই করা হয় রমণ, বিনোদন, বা আনন্দ এর জন্যে।
বিনোদন শব্দটি প্রথম ইংরেজিতে ব্যবহৃত হয় সম্ভবত ১৪ শতকের শেষের দিকে, প্রথম অর্থ, "জলখাবার বা আরোগ্যকরণ একজন অসুস্থ ব্যক্তির", মোড় প্রাপ্ত করল লাতিন। মানবজাতি তাদের সময় কাটায় দৈনিক জীবনজাপনের কার্যক্রমে, কাজে, নিদ্রায়, সামাজিক কর্তব্যে, এবং বিনোদনে। | ইউনিভার্সিটি অব অকল্যান্ড বিনোদন কেন্দ্র কোথায় অবস্তিত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1253_01 | ক্যাডবেরি ডেইরি মিল্ক | ক্যাডবেরি ডেইরি মিল্ক এক প্রকার চকলেট বার যা কেডবেরি কোম্পানি দ্বারা প্রস্তুতকৃত হয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রে হারসি কোম্পানি দ্বারা প্রস্তুত করা হয়। এটি যুক্তরাজ্যে ১৯০৫ সালে প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয়। ডেইরি মিল্কের প্রতিটি সামগ্রী খাঁটি দুধ দ্বারা তৈরী করা হয়।২০১৪ সালে এটি যুক্তরাজ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ১৯০৫ সালের জুন মাসে যুক্তরাজ্যে কেডবেরি একটা মিল্ক বার তৈরি করে। এটি তারা উন্নত দুধ দ্বারা তৈরি করে এবং এটি অন্যান্য চকলেট বার থেকে আলাদা। এটি ১৯১৪ সালে প্রথম সারির চকলেট কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি পায়। গ্রোজ ক্যাডবেরি জুনিয়র এটির দেখাশোনা করেন। | ক্যাডবেরি ডেইরি মিল্ক প্রতিষ্ঠিত হয় কবে? | {
"answer_start": [
160,
160
],
"text": [
"১৯০৫ সালে",
"১৯০৫ সালে"
]
} |
bn_wiki_1253_02 | ক্যাডবেরি ডেইরি মিল্ক | ক্যাডবেরি ডেইরি মিল্ক এক প্রকার চকলেট বার যা কেডবেরি কোম্পানি দ্বারা প্রস্তুতকৃত হয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রে হারসি কোম্পানি দ্বারা প্রস্তুত করা হয়। এটি যুক্তরাজ্যে ১৯০৫ সালে প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয়। ডেইরি মিল্কের প্রতিটি সামগ্রী খাঁটি দুধ দ্বারা তৈরী করা হয়।২০১৪ সালে এটি যুক্তরাজ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ১৯০৫ সালের জুন মাসে যুক্তরাজ্যে কেডবেরি একটা মিল্ক বার তৈরি করে। এটি তারা উন্নত দুধ দ্বারা তৈরি করে এবং এটি অন্যান্য চকলেট বার থেকে আলাদা। এটি ১৯১৪ সালে প্রথম সারির চকলেট কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি পায়। গ্রোজ ক্যাডবেরি জুনিয়র এটির দেখাশোনা করেন। | কতো সালে ক্যাডবেরি প্রথম সারির চকলেট কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি পায়? | {
"answer_start": [
443,
443
],
"text": [
"১৯১৪",
"১৯১৪"
]
} |
bn_wiki_1253_03 | ক্যাডবেরি ডেইরি মিল্ক | ক্যাডবেরি ডেইরি মিল্ক এক প্রকার চকলেট বার যা কেডবেরি কোম্পানি দ্বারা প্রস্তুতকৃত হয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রে হারসি কোম্পানি দ্বারা প্রস্তুত করা হয়। এটি যুক্তরাজ্যে ১৯০৫ সালে প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয়। ডেইরি মিল্কের প্রতিটি সামগ্রী খাঁটি দুধ দ্বারা তৈরী করা হয়।২০১৪ সালে এটি যুক্তরাজ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ১৯০৫ সালের জুন মাসে যুক্তরাজ্যে কেডবেরি একটা মিল্ক বার তৈরি করে। এটি তারা উন্নত দুধ দ্বারা তৈরি করে এবং এটি অন্যান্য চকলেট বার থেকে আলাদা। এটি ১৯১৪ সালে প্রথম সারির চকলেট কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি পায়। গ্রোজ ক্যাডবেরি জুনিয়র এটির দেখাশোনা করেন। | ক্যাডবেরির দেখাশোনা কে করেন? | {
"answer_start": [
501,
501
],
"text": [
"গ্রোজ ক্যাডবেরি জুনিয়র",
"গ্রোজ ক্যাডবেরি জুনিয়র"
]
} |
bn_wiki_1253_04 | ক্যাডবেরি ডেইরি মিল্ক | ক্যাডবেরি ডেইরি মিল্ক এক প্রকার চকলেট বার যা কেডবেরি কোম্পানি দ্বারা প্রস্তুতকৃত হয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রে হারসি কোম্পানি দ্বারা প্রস্তুত করা হয়। এটি যুক্তরাজ্যে ১৯০৫ সালে প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয়। ডেইরি মিল্কের প্রতিটি সামগ্রী খাঁটি দুধ দ্বারা তৈরী করা হয়।২০১৪ সালে এটি যুক্তরাজ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ১৯০৫ সালের জুন মাসে যুক্তরাজ্যে কেডবেরি একটা মিল্ক বার তৈরি করে। এটি তারা উন্নত দুধ দ্বারা তৈরি করে এবং এটি অন্যান্য চকলেট বার থেকে আলাদা। এটি ১৯১৪ সালে প্রথম সারির চকলেট কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি পায়। গ্রোজ ক্যাডবেরি জুনিয়র এটির দেখাশোনা করেন। | ক্যাডবেরির ট্যাগ লাইন কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1253_05 | ক্যাডবেরি ডেইরি মিল্ক | ক্যাডবেরি ডেইরি মিল্ক এক প্রকার চকলেট বার যা কেডবেরি কোম্পানি দ্বারা প্রস্তুতকৃত হয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রে হারসি কোম্পানি দ্বারা প্রস্তুত করা হয়। এটি যুক্তরাজ্যে ১৯০৫ সালে প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয়। ডেইরি মিল্কের প্রতিটি সামগ্রী খাঁটি দুধ দ্বারা তৈরী করা হয়।২০১৪ সালে এটি যুক্তরাজ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ১৯০৫ সালের জুন মাসে যুক্তরাজ্যে কেডবেরি একটা মিল্ক বার তৈরি করে। এটি তারা উন্নত দুধ দ্বারা তৈরি করে এবং এটি অন্যান্য চকলেট বার থেকে আলাদা। এটি ১৯১৪ সালে প্রথম সারির চকলেট কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি পায়। গ্রোজ ক্যাডবেরি জুনিয়র এটির দেখাশোনা করেন। | ডেইরি মিল্কের সকল সামগ্রী কী থেকে তৈরি করা হয়? | {
"answer_start": [
222,
222
],
"text": [
"খাঁটি দুধ",
"খাঁটি দুধ"
]
} |
bn_wiki_2466_02 | সামুদ্রিক প্রত্নতত্ত্ব | প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান টিকে থাকা বিভিন্ন শর্তের উপর নির্ভর করে যেমন স্থানটি আর্দ্র না শুষ্ক প্রকৃতির, রাসায়নিক পরিবেশের উপর, জৈবিক প্রাণী এবং গতিশীল বলের উপস্থিতি ইত্যাদি। সুতরাং, পাথুরে উপকূল, বিশেষ করে অগভীর জলে, অবশেষ সাধারণত স্রোত এবং ঢেউয়ের কারণে ছড়িয়ে পড়ে, ভেঙে যায় অথবা মাটির সাথে মিশে যায়। সম্ভবত (কিন্তু সবসময় নয়) ভগ্ন অবশেষের রেখা টিকে থাকে কিন্তু খুবই সামান্য।
লবণাক্ত পানি লৌহ নির্মিত প্রত্ন যেমন ধাতব ডুবন্ত জাহাজের জন্য খুবই বিরূপভাবাপন্ন এবং সমুদ্রের প্রাণী কাঠের ডুবন্ত জাহাজ জাতীয় জৈব উপাদান সহজেই গ্রাস করে। অন্যদিকে হাজার হাজার সম্ভাব্য প্রত্নতাত্ত্বিক সাইট এই ধরনের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ধ্বংস বা পুরোপুরিভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। অনেকসময় প্রত্নবস্তু সংবলিত সাইট ব্যতিক্রমী সংরক্ষণের জন্য টিকে থাকে। এই ধরনের সংগ্রহের একটি উদাহরণ হচ্ছে মেরি রোজ। এর টিকে থাকার সম্ভাবনা বিশাল ছিলো কারণ অবশেষ পললে সমাধিস্থ ছিলো।
সমুদ্র শয্যা অনেকসময় নিমজ্জিত ঐতিহাসিক নিদর্শনের জন্য অত্যন্ত প্রতিকূল পরিবেশ তৈরী করে এরকম অনেক উদাহরণ আছে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে আরএমএস টাইটানিক, গভীর জলে তুলনামূলকভাবে কম ডুবন্তকাল, তাই ক্যালসিয়াম ক্ষয় হয়নি। শক্তিশালী এবং তুলনামূলকভাবে অক্ষত অবস্থায় পাওয়া গেছে, তবে ইতোমধ্যে এর ইস্পাত ও লৌহনির্মিত কাঠামোয় যথাযোগ্য অপরিবর্তনীয় অবনতি দেখা দিয়েছে। এরূপ অবনতি অবশ্যম্ভাবীরূপে চলতে থাকলে তথ্য চিরতরে হারিয়ে যাবে, বস্তুর চিহ্ন ধ্বংস হয়ে যাবে এবং ভাঙা কাঠামো শতাব্দীর পরে আটলান্টিক মহাসাগর মেঝেতে সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। নিদর্শনসমূহের মধ্যে তুলনা করে দেখা গেছে সমস্ত লোহা ও ইস্পাত নির্মিত জাহাজ অত্যন্ত অক্সিজেনসমৃদ্ধ পরিবেশে ক্ষয় হতে থাকে এবং তাদের ইঞ্জিন এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি সাগরের মাটির উপরে থাকা পর্যন্ত এটা চলতে থাকে। যেখানে সময়ের পরে এটা টিকে থাকে সেখানে লৌহ বা ইস্পাত কাঠামো ভংগুর দশায় থাকে। ক্ষয়িত পণ্যে আর কোন ধাতু অবশিষ্ট থাকেনা। ১৯৭০ সালে ইউএসএস মনিটর এ পাওয়া যায়। সিটু সংরক্ষিত অঞ্চল থেকে উত্তোলনের প্রচেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু কাঠামোটির ক্ষয় এত দ্রুত হচ্ছিলো যে শুধুমাত্র তার চুড়াটি নেওয়া যায়। বাকি সব ধ্বংস হয়ে যায়। | কী অনেকসময় নিমজ্জিত ঐতিহাসিক নিদর্শনের জন্য অত্যন্ত প্রতিকূল পরিবেশ তৈরী করে?
| {
"answer_start": [
849,
849
],
"text": [
"সমুদ্র শয্যা",
"সমুদ্র শয্যা"
]
} |
bn_wiki_2466_03 | সামুদ্রিক প্রত্নতত্ত্ব | প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান টিকে থাকা বিভিন্ন শর্তের উপর নির্ভর করে যেমন স্থানটি আর্দ্র না শুষ্ক প্রকৃতির, রাসায়নিক পরিবেশের উপর, জৈবিক প্রাণী এবং গতিশীল বলের উপস্থিতি ইত্যাদি। সুতরাং, পাথুরে উপকূল, বিশেষ করে অগভীর জলে, অবশেষ সাধারণত স্রোত এবং ঢেউয়ের কারণে ছড়িয়ে পড়ে, ভেঙে যায় অথবা মাটির সাথে মিশে যায়। সম্ভবত (কিন্তু সবসময় নয়) ভগ্ন অবশেষের রেখা টিকে থাকে কিন্তু খুবই সামান্য।
লবণাক্ত পানি লৌহ নির্মিত প্রত্ন যেমন ধাতব ডুবন্ত জাহাজের জন্য খুবই বিরূপভাবাপন্ন এবং সমুদ্রের প্রাণী কাঠের ডুবন্ত জাহাজ জাতীয় জৈব উপাদান সহজেই গ্রাস করে। অন্যদিকে হাজার হাজার সম্ভাব্য প্রত্নতাত্ত্বিক সাইট এই ধরনের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ধ্বংস বা পুরোপুরিভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। অনেকসময় প্রত্নবস্তু সংবলিত সাইট ব্যতিক্রমী সংরক্ষণের জন্য টিকে থাকে। এই ধরনের সংগ্রহের একটি উদাহরণ হচ্ছে মেরি রোজ। এর টিকে থাকার সম্ভাবনা বিশাল ছিলো কারণ অবশেষ পললে সমাধিস্থ ছিলো।
সমুদ্র শয্যা অনেকসময় নিমজ্জিত ঐতিহাসিক নিদর্শনের জন্য অত্যন্ত প্রতিকূল পরিবেশ তৈরী করে এরকম অনেক উদাহরণ আছে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে আরএমএস টাইটানিক, গভীর জলে তুলনামূলকভাবে কম ডুবন্তকাল, তাই ক্যালসিয়াম ক্ষয় হয়নি। শক্তিশালী এবং তুলনামূলকভাবে অক্ষত অবস্থায় পাওয়া গেছে, তবে ইতোমধ্যে এর ইস্পাত ও লৌহনির্মিত কাঠামোয় যথাযোগ্য অপরিবর্তনীয় অবনতি দেখা দিয়েছে। এরূপ অবনতি অবশ্যম্ভাবীরূপে চলতে থাকলে তথ্য চিরতরে হারিয়ে যাবে, বস্তুর চিহ্ন ধ্বংস হয়ে যাবে এবং ভাঙা কাঠামো শতাব্দীর পরে আটলান্টিক মহাসাগর মেঝেতে সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। নিদর্শনসমূহের মধ্যে তুলনা করে দেখা গেছে সমস্ত লোহা ও ইস্পাত নির্মিত জাহাজ অত্যন্ত অক্সিজেনসমৃদ্ধ পরিবেশে ক্ষয় হতে থাকে এবং তাদের ইঞ্জিন এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি সাগরের মাটির উপরে থাকা পর্যন্ত এটা চলতে থাকে। যেখানে সময়ের পরে এটা টিকে থাকে সেখানে লৌহ বা ইস্পাত কাঠামো ভংগুর দশায় থাকে। ক্ষয়িত পণ্যে আর কোন ধাতু অবশিষ্ট থাকেনা। ১৯৭০ সালে ইউএসএস মনিটর এ পাওয়া যায়। সিটু সংরক্ষিত অঞ্চল থেকে উত্তোলনের প্রচেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু কাঠামোটির ক্ষয় এত দ্রুত হচ্ছিলো যে শুধুমাত্র তার চুড়াটি নেওয়া যায়। বাকি সব ধ্বংস হয়ে যায়। | কোন ধরনের পানি লৌহ নির্মিত প্রত্নের জন্য খুবই বিরূপভাবাপন্ন? | {
"answer_start": [
382,
382
],
"text": [
"লবণাক্ত",
"লবণাক্ত"
]
} |
bn_wiki_2466_04 | সামুদ্রিক প্রত্নতত্ত্ব | প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান টিকে থাকা বিভিন্ন শর্তের উপর নির্ভর করে যেমন স্থানটি আর্দ্র না শুষ্ক প্রকৃতির, রাসায়নিক পরিবেশের উপর, জৈবিক প্রাণী এবং গতিশীল বলের উপস্থিতি ইত্যাদি। সুতরাং, পাথুরে উপকূল, বিশেষ করে অগভীর জলে, অবশেষ সাধারণত স্রোত এবং ঢেউয়ের কারণে ছড়িয়ে পড়ে, ভেঙে যায় অথবা মাটির সাথে মিশে যায়। সম্ভবত (কিন্তু সবসময় নয়) ভগ্ন অবশেষের রেখা টিকে থাকে কিন্তু খুবই সামান্য।
লবণাক্ত পানি লৌহ নির্মিত প্রত্ন যেমন ধাতব ডুবন্ত জাহাজের জন্য খুবই বিরূপভাবাপন্ন এবং সমুদ্রের প্রাণী কাঠের ডুবন্ত জাহাজ জাতীয় জৈব উপাদান সহজেই গ্রাস করে। অন্যদিকে হাজার হাজার সম্ভাব্য প্রত্নতাত্ত্বিক সাইট এই ধরনের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ধ্বংস বা পুরোপুরিভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। অনেকসময় প্রত্নবস্তু সংবলিত সাইট ব্যতিক্রমী সংরক্ষণের জন্য টিকে থাকে। এই ধরনের সংগ্রহের একটি উদাহরণ হচ্ছে মেরি রোজ। এর টিকে থাকার সম্ভাবনা বিশাল ছিলো কারণ অবশেষ পললে সমাধিস্থ ছিলো।
সমুদ্র শয্যা অনেকসময় নিমজ্জিত ঐতিহাসিক নিদর্শনের জন্য অত্যন্ত প্রতিকূল পরিবেশ তৈরী করে এরকম অনেক উদাহরণ আছে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে আরএমএস টাইটানিক, গভীর জলে তুলনামূলকভাবে কম ডুবন্তকাল, তাই ক্যালসিয়াম ক্ষয় হয়নি। শক্তিশালী এবং তুলনামূলকভাবে অক্ষত অবস্থায় পাওয়া গেছে, তবে ইতোমধ্যে এর ইস্পাত ও লৌহনির্মিত কাঠামোয় যথাযোগ্য অপরিবর্তনীয় অবনতি দেখা দিয়েছে। এরূপ অবনতি অবশ্যম্ভাবীরূপে চলতে থাকলে তথ্য চিরতরে হারিয়ে যাবে, বস্তুর চিহ্ন ধ্বংস হয়ে যাবে এবং ভাঙা কাঠামো শতাব্দীর পরে আটলান্টিক মহাসাগর মেঝেতে সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। নিদর্শনসমূহের মধ্যে তুলনা করে দেখা গেছে সমস্ত লোহা ও ইস্পাত নির্মিত জাহাজ অত্যন্ত অক্সিজেনসমৃদ্ধ পরিবেশে ক্ষয় হতে থাকে এবং তাদের ইঞ্জিন এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি সাগরের মাটির উপরে থাকা পর্যন্ত এটা চলতে থাকে। যেখানে সময়ের পরে এটা টিকে থাকে সেখানে লৌহ বা ইস্পাত কাঠামো ভংগুর দশায় থাকে। ক্ষয়িত পণ্যে আর কোন ধাতু অবশিষ্ট থাকেনা। ১৯৭০ সালে ইউএসএস মনিটর এ পাওয়া যায়। সিটু সংরক্ষিত অঞ্চল থেকে উত্তোলনের প্রচেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু কাঠামোটির ক্ষয় এত দ্রুত হচ্ছিলো যে শুধুমাত্র তার চুড়াটি নেওয়া যায়। বাকি সব ধ্বংস হয়ে যায়। | মার্দি গ্রাস শিপরেক মেক্সিকো উপসাগরের কত ফুট জলের নিচে নিমজ্জিত আছে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
Subsets and Splits