id
stringlengths 15
15
| title
stringlengths 2
1.44k
| context
stringlengths 179
4.78k
| question
stringlengths 6
207
| answers
dict |
---|---|---|---|---|
bn_wiki_2382_05 | ন্যায়যুদ্ধ তত্ত্ব
| ন্যায়যুদ্ধ তত্ত্ব এমন সব যুদ্ধের বৈধতা দান করে যেখুলো সর্বপ্রকার শোষণ, অত্যাচার, উৎপীড়ন থেকে মুক্তিলাভভের জন্য; বৈদেশিক আক্রমণ বৈদেশিক নিয়ন্ত্রণ থেকে আত্মরক্ষার জন্য এবং সাম্রাজ্যবাদের শৃঙ্খল থেকে পরাধীন দেশ ও উপনিবেশসমূহকে মুক্ত করার জন্য চালানো হয়। প্রাচীন রোমান দর্শন ও ক্যাথলিক চিন্তাধারা থেকে নীতিশাস্ত্রের এ বিশেষ তত্ত্বটির উদ্ভব হয়েছে। এ তত্ত্বটি মূলত ধর্মতাত্ত্বিক, নীতিশাস্ত্রবিদ ও আন্তর্জাতিক নীতিনির্ধারকগণ অনুশীলন ও চর্চা করেন। এ তত্ত্বমতে যুদ্ধকে অবশ্যই দর্শনগত, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নিয়মনীতি মেনে চলতে হবে।
প্রাচীন পুরাণ মহাভারতে সর্বপ্রথম ন্যায়যুদ্ধ সম্পর্কে লিখিত অভিমত পাওয়া যায়। পুরাণ মতে, রাজ্যশাসনকারী পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে একজন জিজ্ঞেস করেন, যুদ্ধের ফলে যে ক্ষয়ক্ষতি ও দুর্দশার সৃষ্টি হয়, তাকে কোনভাবে যথাযোগ্য "ন্যায়" বলে ঘোষণা করা যায় কি না। পরবর্তীতে এ প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে ভাইয়েদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনার সূত্রপাত ঘটে এবং শেষে যুদ্ধের কিছু নিয়মকানুন সৃষ্টি করা হয়। যেমন সমতা (রথসমূহ অশ্বারোহী বাহিনীকে আক্রমণ করতে পারবে না, রথের সাথে কেবল রথের যুদ্ধ চলবে, বিপদাপন্ন ব্যক্তিকে আক্রমণ করা যাবে না), ন্যায় পদ্ধতি (বিষাক্ত ও কাঁটাওয়ালা তীর ব্যবহার করা যাবে না), ন্যায় কারণ (প্রতিহিংসাপরায়ন হয়ে যুদ্ধ করা যাবে না), এবং আহত ও যুদ্ধবন্দীদের সাথে সঠিক আচরণ।
| ন্যায়যুদ্ধ তত্ত্ব ইংরেজি কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1932_02 | পৃথিবী | চাঁদ ও পৃথিবীর ঘূর্ণন করে একই বেরিকেন্দ্রকে অনুসর করে, প্রতি ২৭.৩২ দিনে এটির আশেপাশের তারাগুলোর সাপেক্ষে একবার চাঁদের প্রদক্ষিণ সম্পন্ন হয়। যখন সূর্যের চারিদিকে পৃথিবী ও চাঁদের যৌথ সাধারণ কক্ষপথ হিসাব করা হয়, এই সময়কালকে বলা চঁন্দ্র মাস, একটি পূর্ণিমা হতে অপর পূর্ণিমা পর্যন্ত, যা হল ২৯.৫৩ দিন। যদি খ-উত্তর মেরুর সাপেক্ষে হিসাব করা হয়, তাহলে পৃথিবীর গতি, চাঁদের গতি, এবং এদের কক্ষীয় নতি হবে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে। যদি সূর্য বা পৃথিবীর উপরের কোন সুবিধাজনক অবস্থান থেকে দেখা হয়, তাহলে মনে হবে, পৃথিবী ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিক দিয়ে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে। ঘূর্ণন তল এবং অক্ষীয় তল পরিপূর্ণভাবে সরলরৈখিক ভাবে সারিবদ্ধ নয়: পৃথিবীর অক্ষ বাঁকা রয়েছে প্রায় ২৩.৪৪ ডিগ্রী পৃথিবী-সূর্যের পরিক্রম পথ (ক্রান্তিবৃত্ত) থেকে উলম্ব বরাবর, এবং পৃথিবী-চাঁদের তল বাঁকা রয়েছে প্রায় ±৫.১ ডিগ্রী পর্যন্ত পৃথিবী-সূর্যের তলের তুলনায়। যদি এই বাঁকা ভাব না থাকত, তাহলে প্রতি দুই সপ্তাহে একটি করে গ্রহণ ঘটত, হয় চঁদ্রগ্রহণ হত, নয়তবা সূর্যগ্রহণ হত। | প্রতি কত দিনে এটির আশেপাশের তারাগুলোর সাপেক্ষে একবার চাঁদের প্রদক্ষিণ সম্পন্ন হয় ? | {
"answer_start": [
61,
61
],
"text": [
"২৭.৩২ ",
"২৭.৩২ "
]
} |
bn_wiki_1932_03 | পৃথিবী | চাঁদ ও পৃথিবীর ঘূর্ণন করে একই বেরিকেন্দ্রকে অনুসর করে, প্রতি ২৭.৩২ দিনে এটির আশেপাশের তারাগুলোর সাপেক্ষে একবার চাঁদের প্রদক্ষিণ সম্পন্ন হয়। যখন সূর্যের চারিদিকে পৃথিবী ও চাঁদের যৌথ সাধারণ কক্ষপথ হিসাব করা হয়, এই সময়কালকে বলা চঁন্দ্র মাস, একটি পূর্ণিমা হতে অপর পূর্ণিমা পর্যন্ত, যা হল ২৯.৫৩ দিন। যদি খ-উত্তর মেরুর সাপেক্ষে হিসাব করা হয়, তাহলে পৃথিবীর গতি, চাঁদের গতি, এবং এদের কক্ষীয় নতি হবে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে। যদি সূর্য বা পৃথিবীর উপরের কোন সুবিধাজনক অবস্থান থেকে দেখা হয়, তাহলে মনে হবে, পৃথিবী ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিক দিয়ে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে। ঘূর্ণন তল এবং অক্ষীয় তল পরিপূর্ণভাবে সরলরৈখিক ভাবে সারিবদ্ধ নয়: পৃথিবীর অক্ষ বাঁকা রয়েছে প্রায় ২৩.৪৪ ডিগ্রী পৃথিবী-সূর্যের পরিক্রম পথ (ক্রান্তিবৃত্ত) থেকে উলম্ব বরাবর, এবং পৃথিবী-চাঁদের তল বাঁকা রয়েছে প্রায় ±৫.১ ডিগ্রী পর্যন্ত পৃথিবী-সূর্যের তলের তুলনায়। যদি এই বাঁকা ভাব না থাকত, তাহলে প্রতি দুই সপ্তাহে একটি করে গ্রহণ ঘটত, হয় চঁদ্রগ্রহণ হত, নয়তবা সূর্যগ্রহণ হত। | সূর্যের চারিদিকে পৃথিবী ও চাঁদের যৌথ সাধারণ কক্ষপথ হিসাব করার সময়কালকে কী বলে ? | {
"answer_start": [
227,
227
],
"text": [
" চঁন্দ্র মাস",
" চঁন্দ্র মাস"
]
} |
bn_wiki_1932_04 | পৃথিবী | চাঁদ ও পৃথিবীর ঘূর্ণন করে একই বেরিকেন্দ্রকে অনুসর করে, প্রতি ২৭.৩২ দিনে এটির আশেপাশের তারাগুলোর সাপেক্ষে একবার চাঁদের প্রদক্ষিণ সম্পন্ন হয়। যখন সূর্যের চারিদিকে পৃথিবী ও চাঁদের যৌথ সাধারণ কক্ষপথ হিসাব করা হয়, এই সময়কালকে বলা চঁন্দ্র মাস, একটি পূর্ণিমা হতে অপর পূর্ণিমা পর্যন্ত, যা হল ২৯.৫৩ দিন। যদি খ-উত্তর মেরুর সাপেক্ষে হিসাব করা হয়, তাহলে পৃথিবীর গতি, চাঁদের গতি, এবং এদের কক্ষীয় নতি হবে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে। যদি সূর্য বা পৃথিবীর উপরের কোন সুবিধাজনক অবস্থান থেকে দেখা হয়, তাহলে মনে হবে, পৃথিবী ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিক দিয়ে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে। ঘূর্ণন তল এবং অক্ষীয় তল পরিপূর্ণভাবে সরলরৈখিক ভাবে সারিবদ্ধ নয়: পৃথিবীর অক্ষ বাঁকা রয়েছে প্রায় ২৩.৪৪ ডিগ্রী পৃথিবী-সূর্যের পরিক্রম পথ (ক্রান্তিবৃত্ত) থেকে উলম্ব বরাবর, এবং পৃথিবী-চাঁদের তল বাঁকা রয়েছে প্রায় ±৫.১ ডিগ্রী পর্যন্ত পৃথিবী-সূর্যের তলের তুলনায়। যদি এই বাঁকা ভাব না থাকত, তাহলে প্রতি দুই সপ্তাহে একটি করে গ্রহণ ঘটত, হয় চঁদ্রগ্রহণ হত, নয়তবা সূর্যগ্রহণ হত। | চাঁদের গতি কত ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2738_01 | লুডভিগ বোলৎসমান | গ্রাৎসে তার শিক্ষকতার মূল বিষয় ছিল পরীক্ষণমূলক পদার্থবিজ্ঞান। এখানে তিনি তাত্ত্বিক ধারণা ব্যাখ্যার জন্য যান্ত্রিক নমুনা ব্যবহার করতেন। যেমন, ম্যাক্সওয়েলের তড়িচ্চুম্বকীয় তত্ত্ব ব্যাখ্যার জন্য তিনি বিসিকেল (সাইকেল) নামে একটি যন্ত্র উদ্ভাবন করেন। দুটি তড়িৎ বর্তনীর পারষ্পরিক প্রভাব ব্যাখ্যার জন্য এটি খুবই কার্যকর একটি যন্ত্র ছিল। যন্ত্রটি বানানোর দায়িত্ব দিয়েছিলেন গ্রাৎসের প্রধান মেকানিক গাস্টাইগারকে। যন্ত্রটি সম্পর্কে বোলৎসমানের ছাত্র এরেনফেস্ট ১৯০৬ সালে তার মৃত্যুর পর শোকবাণীতে বলেছিলেন, চলন এবং বিভিন্ন বলের ক্রিয়া পরিষ্কারভাবে উত্থাপন করাটা বোধহয় বোলৎসমানের কাছে নৈসর্গিক আনন্দের বিষয় ছিল। আর্নল্ড সমারফেল্ড বলেছিলেন, "মিউনিখে আমার প্রাক্তন বিভাগের পাশে বোলৎসমানের বিসিকেলের একটি নমুনা সংরক্ষিত ছিল যা তার আদেশেই বানানো হয়েছিল। তবে এটি তড়িৎগতিবিদ্যার চেয়ে যন্ত্রকৌশলের কাজে বেশি ব্যবহৃত হতো।" এই বিসিকেলের দুটি নমুনা ছিল, একটি গ্রাৎসে, অন্যটি মিউনিখে। যুদ্ধের সময় দুটিই হারিয়ে যায়। ১৯৮৫ সালে বোলৎসমানের উদ্দেশ্যে নিবেদিত এবটি প্রদর্শনী উপলক্ষে গ্রাৎসে যন্ত্রটির একটি নকল তৈরি করেন তৎকালীন প্রধান মেকানিক কুর্ট আন্সপের্গার।
মিউনিখে থাকার সময় বোলৎসমানের শিক্ষকতার একজন সাক্ষী হানতারো নাগাওকা। নাগাওকার চিঠি থেকে বোলৎসমানের শিক্ষকতা জীবন সম্পর্কে যা যা জানা যায় তা হচ্ছে: "তিনি সেখানে গ্যাসের গতি তত্ত্ব এবং পদার্থবিজ্ঞানে হ্যামিল্টনের নীতির প্রয়োগ বিষয়ে পড়াতেন। তার মতে হেল্মহোলৎস ছাড়া বোলৎসমানের মত শিক্ষক আর নেই, তবে বোলৎসমান হেল্মহোলৎসের তুলনায় অনেক স্পষ্টভাবে কথা বলেন, তার কথা সহজেই বোঝা যায়। কিন্তু মাঝে মাঝে বোলৎসমানের কিছু কাজে বুদ্ধিহীনতার লক্ষণ দেখা যায়। তিনি ম্যক্সওয়েলকে অনেক পছন্দ করেন, তার লেকচারগুলো ম্যক্সওয়েলীয় ধারায় গড়া। তিনি এমন একজন মানুষ যাকে সবারই ভালবাসতে পারার কথা।"
বোলৎসমান তার ক্লাসে কোন দরিদ্র ছাত্র অকৃতকার্য হলে নিজেকেই দোষী মনে করতেন। জীবনের শেষ বছরগুলোতে তার ক্লাসে কোন ছাত্র কোনদিন অকৃতকার্য হয়নি। তার লেকচারগুলো ছিল খুব প্রাণবন্ত, সময় সময় অনেক স্থূল উদাহরণ দিয়ে বোঝাতেন। তার ক্লাসে শিক্ষার্থীরা যেকোন ধরনের প্রশ্ন করতে পারত, এমনকি তার সমালোচনাও করতে পারত। কোন একটি ধারার প্রতি পক্ষপাতিত্ব তিনি সমর্থন করতেন না, বিজ্ঞান বা দর্শন কোনকিছুতেই নয়। শিক্ষার্থীদের সাথে তার সম্পর্কও ছিল খুব আন্তরিক। তার সাথে দূরত্ব বা অতিভক্তি বজায় রেখে কথা বলতে হতো না কারও। লিজে মাইটনারের লেখা থেকে জানা যায় তিনি শিক্ষার্থীদের সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্ক স্থাপনে বিশ্বাস করতেন, তাদের প্রশংসা করতেন এবং চরিত্র বোঝার চেষ্টা করতেন। সময় সময় তাদেরকে নিজের বাসায় নিমন্ত্রণ করতেন এবং নিজে পিয়ানো বাজিয়ে শোনাতেন। | গ্রাৎসে বোলৎসম্যানের শিক্ষকতার মূল বিষয় কী ছিল? | {
"answer_start": [
36,
36
],
"text": [
"পরীক্ষণমূলক পদার্থবিজ্ঞান",
"পরীক্ষণমূলক পদার্থবিজ্ঞান"
]
} |
bn_wiki_2738_03 | লুডভিগ বোলৎসমান | গ্রাৎসে তার শিক্ষকতার মূল বিষয় ছিল পরীক্ষণমূলক পদার্থবিজ্ঞান। এখানে তিনি তাত্ত্বিক ধারণা ব্যাখ্যার জন্য যান্ত্রিক নমুনা ব্যবহার করতেন। যেমন, ম্যাক্সওয়েলের তড়িচ্চুম্বকীয় তত্ত্ব ব্যাখ্যার জন্য তিনি বিসিকেল (সাইকেল) নামে একটি যন্ত্র উদ্ভাবন করেন। দুটি তড়িৎ বর্তনীর পারষ্পরিক প্রভাব ব্যাখ্যার জন্য এটি খুবই কার্যকর একটি যন্ত্র ছিল। যন্ত্রটি বানানোর দায়িত্ব দিয়েছিলেন গ্রাৎসের প্রধান মেকানিক গাস্টাইগারকে। যন্ত্রটি সম্পর্কে বোলৎসমানের ছাত্র এরেনফেস্ট ১৯০৬ সালে তার মৃত্যুর পর শোকবাণীতে বলেছিলেন, চলন এবং বিভিন্ন বলের ক্রিয়া পরিষ্কারভাবে উত্থাপন করাটা বোধহয় বোলৎসমানের কাছে নৈসর্গিক আনন্দের বিষয় ছিল। আর্নল্ড সমারফেল্ড বলেছিলেন, "মিউনিখে আমার প্রাক্তন বিভাগের পাশে বোলৎসমানের বিসিকেলের একটি নমুনা সংরক্ষিত ছিল যা তার আদেশেই বানানো হয়েছিল। তবে এটি তড়িৎগতিবিদ্যার চেয়ে যন্ত্রকৌশলের কাজে বেশি ব্যবহৃত হতো।" এই বিসিকেলের দুটি নমুনা ছিল, একটি গ্রাৎসে, অন্যটি মিউনিখে। যুদ্ধের সময় দুটিই হারিয়ে যায়। ১৯৮৫ সালে বোলৎসমানের উদ্দেশ্যে নিবেদিত এবটি প্রদর্শনী উপলক্ষে গ্রাৎসে যন্ত্রটির একটি নকল তৈরি করেন তৎকালীন প্রধান মেকানিক কুর্ট আন্সপের্গার।
মিউনিখে থাকার সময় বোলৎসমানের শিক্ষকতার একজন সাক্ষী হানতারো নাগাওকা। নাগাওকার চিঠি থেকে বোলৎসমানের শিক্ষকতা জীবন সম্পর্কে যা যা জানা যায় তা হচ্ছে: "তিনি সেখানে গ্যাসের গতি তত্ত্ব এবং পদার্থবিজ্ঞানে হ্যামিল্টনের নীতির প্রয়োগ বিষয়ে পড়াতেন। তার মতে হেল্মহোলৎস ছাড়া বোলৎসমানের মত শিক্ষক আর নেই, তবে বোলৎসমান হেল্মহোলৎসের তুলনায় অনেক স্পষ্টভাবে কথা বলেন, তার কথা সহজেই বোঝা যায়। কিন্তু মাঝে মাঝে বোলৎসমানের কিছু কাজে বুদ্ধিহীনতার লক্ষণ দেখা যায়। তিনি ম্যক্সওয়েলকে অনেক পছন্দ করেন, তার লেকচারগুলো ম্যক্সওয়েলীয় ধারায় গড়া। তিনি এমন একজন মানুষ যাকে সবারই ভালবাসতে পারার কথা।"
বোলৎসমান তার ক্লাসে কোন দরিদ্র ছাত্র অকৃতকার্য হলে নিজেকেই দোষী মনে করতেন। জীবনের শেষ বছরগুলোতে তার ক্লাসে কোন ছাত্র কোনদিন অকৃতকার্য হয়নি। তার লেকচারগুলো ছিল খুব প্রাণবন্ত, সময় সময় অনেক স্থূল উদাহরণ দিয়ে বোঝাতেন। তার ক্লাসে শিক্ষার্থীরা যেকোন ধরনের প্রশ্ন করতে পারত, এমনকি তার সমালোচনাও করতে পারত। কোন একটি ধারার প্রতি পক্ষপাতিত্ব তিনি সমর্থন করতেন না, বিজ্ঞান বা দর্শন কোনকিছুতেই নয়। শিক্ষার্থীদের সাথে তার সম্পর্কও ছিল খুব আন্তরিক। তার সাথে দূরত্ব বা অতিভক্তি বজায় রেখে কথা বলতে হতো না কারও। লিজে মাইটনারের লেখা থেকে জানা যায় তিনি শিক্ষার্থীদের সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্ক স্থাপনে বিশ্বাস করতেন, তাদের প্রশংসা করতেন এবং চরিত্র বোঝার চেষ্টা করতেন। সময় সময় তাদেরকে নিজের বাসায় নিমন্ত্রণ করতেন এবং নিজে পিয়ানো বাজিয়ে শোনাতেন। | ম্যাক্সওয়েলের তড়িচ্চুম্বকীয় তত্ত্ব ব্যাখ্যার জন্য বোলৎসম্যান কোন যন্ত্র উদ্ভাবন করেন? | {
"answer_start": [
200,
200
],
"text": [
"বিসিকেল (সাইকেল)",
"বিসিকেল (সাইকেল)"
]
} |
bn_wiki_2738_05 | লুডভিগ বোলৎসমান | গ্রাৎসে তার শিক্ষকতার মূল বিষয় ছিল পরীক্ষণমূলক পদার্থবিজ্ঞান। এখানে তিনি তাত্ত্বিক ধারণা ব্যাখ্যার জন্য যান্ত্রিক নমুনা ব্যবহার করতেন। যেমন, ম্যাক্সওয়েলের তড়িচ্চুম্বকীয় তত্ত্ব ব্যাখ্যার জন্য তিনি বিসিকেল (সাইকেল) নামে একটি যন্ত্র উদ্ভাবন করেন। দুটি তড়িৎ বর্তনীর পারষ্পরিক প্রভাব ব্যাখ্যার জন্য এটি খুবই কার্যকর একটি যন্ত্র ছিল। যন্ত্রটি বানানোর দায়িত্ব দিয়েছিলেন গ্রাৎসের প্রধান মেকানিক গাস্টাইগারকে। যন্ত্রটি সম্পর্কে বোলৎসমানের ছাত্র এরেনফেস্ট ১৯০৬ সালে তার মৃত্যুর পর শোকবাণীতে বলেছিলেন, চলন এবং বিভিন্ন বলের ক্রিয়া পরিষ্কারভাবে উত্থাপন করাটা বোধহয় বোলৎসমানের কাছে নৈসর্গিক আনন্দের বিষয় ছিল। আর্নল্ড সমারফেল্ড বলেছিলেন, "মিউনিখে আমার প্রাক্তন বিভাগের পাশে বোলৎসমানের বিসিকেলের একটি নমুনা সংরক্ষিত ছিল যা তার আদেশেই বানানো হয়েছিল। তবে এটি তড়িৎগতিবিদ্যার চেয়ে যন্ত্রকৌশলের কাজে বেশি ব্যবহৃত হতো।" এই বিসিকেলের দুটি নমুনা ছিল, একটি গ্রাৎসে, অন্যটি মিউনিখে। যুদ্ধের সময় দুটিই হারিয়ে যায়। ১৯৮৫ সালে বোলৎসমানের উদ্দেশ্যে নিবেদিত এবটি প্রদর্শনী উপলক্ষে গ্রাৎসে যন্ত্রটির একটি নকল তৈরি করেন তৎকালীন প্রধান মেকানিক কুর্ট আন্সপের্গার।
মিউনিখে থাকার সময় বোলৎসমানের শিক্ষকতার একজন সাক্ষী হানতারো নাগাওকা। নাগাওকার চিঠি থেকে বোলৎসমানের শিক্ষকতা জীবন সম্পর্কে যা যা জানা যায় তা হচ্ছে: "তিনি সেখানে গ্যাসের গতি তত্ত্ব এবং পদার্থবিজ্ঞানে হ্যামিল্টনের নীতির প্রয়োগ বিষয়ে পড়াতেন। তার মতে হেল্মহোলৎস ছাড়া বোলৎসমানের মত শিক্ষক আর নেই, তবে বোলৎসমান হেল্মহোলৎসের তুলনায় অনেক স্পষ্টভাবে কথা বলেন, তার কথা সহজেই বোঝা যায়। কিন্তু মাঝে মাঝে বোলৎসমানের কিছু কাজে বুদ্ধিহীনতার লক্ষণ দেখা যায়। তিনি ম্যক্সওয়েলকে অনেক পছন্দ করেন, তার লেকচারগুলো ম্যক্সওয়েলীয় ধারায় গড়া। তিনি এমন একজন মানুষ যাকে সবারই ভালবাসতে পারার কথা।"
বোলৎসমান তার ক্লাসে কোন দরিদ্র ছাত্র অকৃতকার্য হলে নিজেকেই দোষী মনে করতেন। জীবনের শেষ বছরগুলোতে তার ক্লাসে কোন ছাত্র কোনদিন অকৃতকার্য হয়নি। তার লেকচারগুলো ছিল খুব প্রাণবন্ত, সময় সময় অনেক স্থূল উদাহরণ দিয়ে বোঝাতেন। তার ক্লাসে শিক্ষার্থীরা যেকোন ধরনের প্রশ্ন করতে পারত, এমনকি তার সমালোচনাও করতে পারত। কোন একটি ধারার প্রতি পক্ষপাতিত্ব তিনি সমর্থন করতেন না, বিজ্ঞান বা দর্শন কোনকিছুতেই নয়। শিক্ষার্থীদের সাথে তার সম্পর্কও ছিল খুব আন্তরিক। তার সাথে দূরত্ব বা অতিভক্তি বজায় রেখে কথা বলতে হতো না কারও। লিজে মাইটনারের লেখা থেকে জানা যায় তিনি শিক্ষার্থীদের সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্ক স্থাপনে বিশ্বাস করতেন, তাদের প্রশংসা করতেন এবং চরিত্র বোঝার চেষ্টা করতেন। সময় সময় তাদেরকে নিজের বাসায় নিমন্ত্রণ করতেন এবং নিজে পিয়ানো বাজিয়ে শোনাতেন। | বোলৎসমায়ন কত সালে মিউনিখ ছেড়ে ভিয়েনা যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1770_01 | বাকের ভাই | ১৯৯৩ সালের ২১ সেপ্টেম্বর, আদালতের রায়ে ফাঁসি কার্যকর করা হয় বাকের নামে একজন মাস্তানের। মজার ব্যাপার হচ্ছে এটি সত্যিকারের কোনো ঘটনা নয়। বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত ‘কোথাও কেউ নেই’ ধারাবাহিকের প্রধান চরিত্র বাকের যে তার পরোপকারী স্বভাবের কারণে এলাকার লোকজনের কাছে 'বাকের ভাই' হিসেবে পরিচিত।
তার এই ফাঁসি দেয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দর্শকদের মাঝে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। উপমহাদেশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সাহিত্যিক কর্ম বা সাহিত্য থেকে উঠে আসা কাল্পনিক চরিত্র নিয়ে নানা সময়ে আলোড়ন দেখা গেলেও বাকের ভাইয়ের ফাঁসি দেয়ার ঘটনাকে ঘিরে দর্শকদের মাঝে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছিল তাকে এর সাথে সংশ্লিষ্ট লোকজনই মনে করছেন বিরল এবং বিস্ময়কর। | কত সালে বাকের ভাই এর ফাঁসি কার্যকর করা হয়? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"১৯৯৩",
"১৯৯৩"
]
} |
bn_wiki_1770_03 | বাকের ভাই | ১৯৯৩ সালের ২১ সেপ্টেম্বর, আদালতের রায়ে ফাঁসি কার্যকর করা হয় বাকের নামে একজন মাস্তানের। মজার ব্যাপার হচ্ছে এটি সত্যিকারের কোনো ঘটনা নয়। বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত ‘কোথাও কেউ নেই’ ধারাবাহিকের প্রধান চরিত্র বাকের যে তার পরোপকারী স্বভাবের কারণে এলাকার লোকজনের কাছে 'বাকের ভাই' হিসেবে পরিচিত।
তার এই ফাঁসি দেয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দর্শকদের মাঝে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। উপমহাদেশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সাহিত্যিক কর্ম বা সাহিত্য থেকে উঠে আসা কাল্পনিক চরিত্র নিয়ে নানা সময়ে আলোড়ন দেখা গেলেও বাকের ভাইয়ের ফাঁসি দেয়ার ঘটনাকে ঘিরে দর্শকদের মাঝে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছিল তাকে এর সাথে সংশ্লিষ্ট লোকজনই মনে করছেন বিরল এবং বিস্ময়কর। | কোথাও কেউ নেই কত সালে প্রকাশিত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0717_01 | তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল | গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম থেকে শুরু করে বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদন পর্যন্ত তড়িৎ প্রকৌশলীরা প্রযুক্তির একটি বিশাল স্থান দখল করে আছেন। তারা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা এবং ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের নকশা প্রণয়ন, আবিষ্কার বা উদ্ভাবন, নিরীক্ষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকেন। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় তারা টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার নকশা প্রণয়ন করতে পারেন, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের কার্যক্রম দেখাশুনা করতে পারেন, ঘরবাড়ির আলো ও বিদ্যুৎ বণ্টন ব্যবস্থা দেখাশুনা করতে পারেন, গৃহকর্মে ব্যবহার্য যন্ত্রের নকশা প্রণয়ন করতে পারেন অথবা শিল্পকারখানার যন্ত্রপাতির বৈদ্যুতিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। তড়িৎ প্রকৌশলের মূল ভিত্তি হল পদার্থবিজ্ঞান আর গণিত, কারণ এর মাধ্যমে কোন যান্ত্রিক ব্যবস্থার কার্যপদ্ধতি কী হবে তার যৌক্তিক ও গাণিতিক বিশ্লেষন করা যায়। আধুনিককালের বেশিরভাগ প্রকৌশল কার্যক্রমে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় এবং বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা বা যন্ত্রপাতির নকশা প্রনয়নের সময় কম্পিউটারের সহায়তা নেওয়া এখন স্বাভাবিক হয়ে গেছে। যদিও চিন্তা বা আইডিয়াগুলো অঙ্কনের মাধ্যমে দ্রুত অন্যদের কাছে পৌঁছে দেয়ার দক্ষতাকে এখনো অমূল্য বিবেচনা করা হয়।
কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে যোগাযোগব্যবস্থা সহ ভূ-উপগ্রহ সম্পর্কিত কাজ তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশলীদের কাজের অনেক ক্ষেত্রের মধ্যে অন্যতম। যদিও সকল তড়িৎ প্রকৌশলীরই প্রাথমিক বর্তনী তত্ত্ব বা সার্কিট থিওরি জানা আছে, তবুও তাদের কাজের ক্ষেত্র বিস্তৃত বলে তারা কাজ অনুসারে বিভিন্ন তত্ত্ব ব্যবহার করেন। | তড়িৎ প্রকৌশলের মূল ভিত্তি কী? | {
"answer_start": [
594,
594
],
"text": [
"পদার্থবিজ্ঞান আর গণিত",
"পদার্থবিজ্ঞান আর গণিত"
]
} |
bn_wiki_0717_02 | তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল | গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম থেকে শুরু করে বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদন পর্যন্ত তড়িৎ প্রকৌশলীরা প্রযুক্তির একটি বিশাল স্থান দখল করে আছেন। তারা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা এবং ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের নকশা প্রণয়ন, আবিষ্কার বা উদ্ভাবন, নিরীক্ষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকেন। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় তারা টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার নকশা প্রণয়ন করতে পারেন, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের কার্যক্রম দেখাশুনা করতে পারেন, ঘরবাড়ির আলো ও বিদ্যুৎ বণ্টন ব্যবস্থা দেখাশুনা করতে পারেন, গৃহকর্মে ব্যবহার্য যন্ত্রের নকশা প্রণয়ন করতে পারেন অথবা শিল্পকারখানার যন্ত্রপাতির বৈদ্যুতিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। তড়িৎ প্রকৌশলের মূল ভিত্তি হল পদার্থবিজ্ঞান আর গণিত, কারণ এর মাধ্যমে কোন যান্ত্রিক ব্যবস্থার কার্যপদ্ধতি কী হবে তার যৌক্তিক ও গাণিতিক বিশ্লেষন করা যায়। আধুনিককালের বেশিরভাগ প্রকৌশল কার্যক্রমে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় এবং বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা বা যন্ত্রপাতির নকশা প্রনয়নের সময় কম্পিউটারের সহায়তা নেওয়া এখন স্বাভাবিক হয়ে গেছে। যদিও চিন্তা বা আইডিয়াগুলো অঙ্কনের মাধ্যমে দ্রুত অন্যদের কাছে পৌঁছে দেয়ার দক্ষতাকে এখনো অমূল্য বিবেচনা করা হয়।
কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে যোগাযোগব্যবস্থা সহ ভূ-উপগ্রহ সম্পর্কিত কাজ তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশলীদের কাজের অনেক ক্ষেত্রের মধ্যে অন্যতম। যদিও সকল তড়িৎ প্রকৌশলীরই প্রাথমিক বর্তনী তত্ত্ব বা সার্কিট থিওরি জানা আছে, তবুও তাদের কাজের ক্ষেত্র বিস্তৃত বলে তারা কাজ অনুসারে বিভিন্ন তত্ত্ব ব্যবহার করেন। | আধুনিককালের বেশিরভাগ প্রকৌশল কার্যক্রমে কী ব্যবহার করা হয়? | {
"answer_start": [
757,
757
],
"text": [
"কম্পিউটার",
"কম্পিউটার"
]
} |
bn_wiki_0717_03 | তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল | গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম থেকে শুরু করে বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদন পর্যন্ত তড়িৎ প্রকৌশলীরা প্রযুক্তির একটি বিশাল স্থান দখল করে আছেন। তারা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা এবং ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের নকশা প্রণয়ন, আবিষ্কার বা উদ্ভাবন, নিরীক্ষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকেন। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় তারা টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার নকশা প্রণয়ন করতে পারেন, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের কার্যক্রম দেখাশুনা করতে পারেন, ঘরবাড়ির আলো ও বিদ্যুৎ বণ্টন ব্যবস্থা দেখাশুনা করতে পারেন, গৃহকর্মে ব্যবহার্য যন্ত্রের নকশা প্রণয়ন করতে পারেন অথবা শিল্পকারখানার যন্ত্রপাতির বৈদ্যুতিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। তড়িৎ প্রকৌশলের মূল ভিত্তি হল পদার্থবিজ্ঞান আর গণিত, কারণ এর মাধ্যমে কোন যান্ত্রিক ব্যবস্থার কার্যপদ্ধতি কী হবে তার যৌক্তিক ও গাণিতিক বিশ্লেষন করা যায়। আধুনিককালের বেশিরভাগ প্রকৌশল কার্যক্রমে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় এবং বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা বা যন্ত্রপাতির নকশা প্রনয়নের সময় কম্পিউটারের সহায়তা নেওয়া এখন স্বাভাবিক হয়ে গেছে। যদিও চিন্তা বা আইডিয়াগুলো অঙ্কনের মাধ্যমে দ্রুত অন্যদের কাছে পৌঁছে দেয়ার দক্ষতাকে এখনো অমূল্য বিবেচনা করা হয়।
কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে যোগাযোগব্যবস্থা সহ ভূ-উপগ্রহ সম্পর্কিত কাজ তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশলীদের কাজের অনেক ক্ষেত্রের মধ্যে অন্যতম। যদিও সকল তড়িৎ প্রকৌশলীরই প্রাথমিক বর্তনী তত্ত্ব বা সার্কিট থিওরি জানা আছে, তবুও তাদের কাজের ক্ষেত্র বিস্তৃত বলে তারা কাজ অনুসারে বিভিন্ন তত্ত্ব ব্যবহার করেন। | সকল তড়িৎ প্রকৌশলীরই কোন থিওরি জানা আছে? | {
"answer_start": [
1166,
1175
],
"text": [
"প্রাথমিক বর্তনী তত্ত্ব বা সার্কিট থিওরি",
"বর্তনী তত্ত্ব বা সার্কিট থিওরি "
]
} |
bn_wiki_0717_04 | তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল | গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম থেকে শুরু করে বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদন পর্যন্ত তড়িৎ প্রকৌশলীরা প্রযুক্তির একটি বিশাল স্থান দখল করে আছেন। তারা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা এবং ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের নকশা প্রণয়ন, আবিষ্কার বা উদ্ভাবন, নিরীক্ষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকেন। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় তারা টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার নকশা প্রণয়ন করতে পারেন, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের কার্যক্রম দেখাশুনা করতে পারেন, ঘরবাড়ির আলো ও বিদ্যুৎ বণ্টন ব্যবস্থা দেখাশুনা করতে পারেন, গৃহকর্মে ব্যবহার্য যন্ত্রের নকশা প্রণয়ন করতে পারেন অথবা শিল্পকারখানার যন্ত্রপাতির বৈদ্যুতিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। তড়িৎ প্রকৌশলের মূল ভিত্তি হল পদার্থবিজ্ঞান আর গণিত, কারণ এর মাধ্যমে কোন যান্ত্রিক ব্যবস্থার কার্যপদ্ধতি কী হবে তার যৌক্তিক ও গাণিতিক বিশ্লেষন করা যায়। আধুনিককালের বেশিরভাগ প্রকৌশল কার্যক্রমে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় এবং বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা বা যন্ত্রপাতির নকশা প্রনয়নের সময় কম্পিউটারের সহায়তা নেওয়া এখন স্বাভাবিক হয়ে গেছে। যদিও চিন্তা বা আইডিয়াগুলো অঙ্কনের মাধ্যমে দ্রুত অন্যদের কাছে পৌঁছে দেয়ার দক্ষতাকে এখনো অমূল্য বিবেচনা করা হয়।
কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে যোগাযোগব্যবস্থা সহ ভূ-উপগ্রহ সম্পর্কিত কাজ তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশলীদের কাজের অনেক ক্ষেত্রের মধ্যে অন্যতম। যদিও সকল তড়িৎ প্রকৌশলীরই প্রাথমিক বর্তনী তত্ত্ব বা সার্কিট থিওরি জানা আছে, তবুও তাদের কাজের ক্ষেত্র বিস্তৃত বলে তারা কাজ অনুসারে বিভিন্ন তত্ত্ব ব্যবহার করেন। | তড়িৎ প্রকৌশলীর কয়েকটি কাজের ক্ষেত্র কি কি ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0867_01 | পদ্মা সেতু | ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত, ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দ্বি-স্তরের পদ্মা বহুমুখী সেতুর ৯৩.৫% (সমস্ত মূল ইস্পাত ফ্রেম স্প্যানস সেট করা আছে) নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। মূল সেতুর জন্য নিযুক্ত চীন মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন (এমবিইসি) কাজটি সম্পাদন করছে। নদী প্রশিক্ষণের জন্য গত চার মাস ধরে মাটি পরীক্ষা ও ড্রেজিংয়ের কাজ চলছে। ব্রিজটিতে মোট ৪২ টি পিলার থাকবে। প্রত্যেকের নীচে ছয়টি পাইল থাকবে। স্তম্ভগুলিতে ইস্পাত স্প্যান স্থাপন করা হবে। ব্রিজটির মোট ৪১ টি স্প্যান থাকবে। পদ্মা বহুমুখী সেতুর কাজটি মূলত পাঁচটি ভাগে বিভক্ত - মূল সেতু, নদীর প্রশিক্ষণ, দুটি সংযোগ সড়ক এবং অবকাঠামো (পরিষেবা অঞ্চল) নির্মাণ। চীনের সিনোহাইড্রো কর্পোরেশন নদীর প্রশিক্ষণ কাজের জন্য নিয়োগ পেয়েছিল এবং বাংলাদেশের আবদুল মোনেম লিমিটেডকে দুটি সংযোগ সড়ক ও অবকাঠামো নির্মাণের চুক্তি দেওয়া হয়েছিল। অক্টোবর ২০১৭ সালে, মূল নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার দেড় বছরেরও বেশি সময় পরে ২০২০ সালের ২৭ নভেম্বর, ৪২ টির মধ্যে ৪২ টি পিলারের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে । এই সেতুর চূড়ান্ত (৪১ তম) স্প্যানটি বসানো হয় ১০ ই ডিসেম্বর ২০২০। সমাপ্তির পরে এই সেতুটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু হবে। ব্রিজটির নতুন সমাপ্তির তারিখ ২০২২ সালের জুনে অনুমান করা হচ্ছে।
প্রস্তাবিত পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প মাওয়া-জাজিরা পয়েন্ট দিয়ে নির্দিষ্ট পথের মাধ্যমে দেশের কেন্দ্রের সাথে দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সরাসরি সংযোগ তৈরি করবে। এই সেতুটি অপেক্ষাকৃত অনুন্নত অঞ্চলের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও শিল্প বিকাশে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখবে। প্রকল্পটির ফলে প্রত্যক্ষভাবে প্রায় ৪৪,০০০ বর্গ কিঃমিঃ (১৭,০০০ বর্গ মাইল) বা বাংলাদেশের মোট এলাকার ২৯% অঞ্চলজুড়ে ৩ কোটিরও অধিক জনগণ প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হবে। ফলে প্রকল্পটি দেশের পরিবহন নেটওয়ার্ক এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে। সেতুটিতে ভবিষ্যতে রেল, গ্যাস, বৈদ্যুতিক লাইন এবং ফাইবার অপটিক কেবল সম্প্রসারণের ব্যবস্থা রয়েছে। এই সেতুটি নির্মিত হলে দেশের জিডিপি ১.২ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে।
জুলাই ২০১৯ সালে পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজে মানুষের মাথা লাগবে বলে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে গুজব ছড়ায়। এতে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অপহরণকারী ধারণা করে অনেক মানসিক ভারসাম্যহীনকে মারধরে পুলিশে হস্তান্তর করার ঘটনা ঘটে। পরে এ ঘটনাকে গুজব ও ভিত্তিহীন উল্লেখ করে ৯ জুলাই ২০১৯ তারিখে সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যমগুলোতে বিজ্ঞপ্তি পাঠায়। এক্ষেত্রে গবেষকরা সেতু কর্তৃপক্ষকে সেতুটি নির্মাণে খুঁটিনাটি সকল তথ্য জনগণের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার পরামর্শ দেন। | ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত পদ্মা বহুমুখী সেতুর কত শতাংশ নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে? | {
"answer_start": [
76,
76
],
"text": [
" ৯৩.৫%",
" ৯৩.৫%"
]
} |
bn_wiki_0867_02 | পদ্মা সেতু | ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত, ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দ্বি-স্তরের পদ্মা বহুমুখী সেতুর ৯৩.৫% (সমস্ত মূল ইস্পাত ফ্রেম স্প্যানস সেট করা আছে) নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। মূল সেতুর জন্য নিযুক্ত চীন মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন (এমবিইসি) কাজটি সম্পাদন করছে। নদী প্রশিক্ষণের জন্য গত চার মাস ধরে মাটি পরীক্ষা ও ড্রেজিংয়ের কাজ চলছে। ব্রিজটিতে মোট ৪২ টি পিলার থাকবে। প্রত্যেকের নীচে ছয়টি পাইল থাকবে। স্তম্ভগুলিতে ইস্পাত স্প্যান স্থাপন করা হবে। ব্রিজটির মোট ৪১ টি স্প্যান থাকবে। পদ্মা বহুমুখী সেতুর কাজটি মূলত পাঁচটি ভাগে বিভক্ত - মূল সেতু, নদীর প্রশিক্ষণ, দুটি সংযোগ সড়ক এবং অবকাঠামো (পরিষেবা অঞ্চল) নির্মাণ। চীনের সিনোহাইড্রো কর্পোরেশন নদীর প্রশিক্ষণ কাজের জন্য নিয়োগ পেয়েছিল এবং বাংলাদেশের আবদুল মোনেম লিমিটেডকে দুটি সংযোগ সড়ক ও অবকাঠামো নির্মাণের চুক্তি দেওয়া হয়েছিল। অক্টোবর ২০১৭ সালে, মূল নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার দেড় বছরেরও বেশি সময় পরে ২০২০ সালের ২৭ নভেম্বর, ৪২ টির মধ্যে ৪২ টি পিলারের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে । এই সেতুর চূড়ান্ত (৪১ তম) স্প্যানটি বসানো হয় ১০ ই ডিসেম্বর ২০২০। সমাপ্তির পরে এই সেতুটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু হবে। ব্রিজটির নতুন সমাপ্তির তারিখ ২০২২ সালের জুনে অনুমান করা হচ্ছে।
প্রস্তাবিত পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প মাওয়া-জাজিরা পয়েন্ট দিয়ে নির্দিষ্ট পথের মাধ্যমে দেশের কেন্দ্রের সাথে দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সরাসরি সংযোগ তৈরি করবে। এই সেতুটি অপেক্ষাকৃত অনুন্নত অঞ্চলের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও শিল্প বিকাশে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখবে। প্রকল্পটির ফলে প্রত্যক্ষভাবে প্রায় ৪৪,০০০ বর্গ কিঃমিঃ (১৭,০০০ বর্গ মাইল) বা বাংলাদেশের মোট এলাকার ২৯% অঞ্চলজুড়ে ৩ কোটিরও অধিক জনগণ প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হবে। ফলে প্রকল্পটি দেশের পরিবহন নেটওয়ার্ক এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে। সেতুটিতে ভবিষ্যতে রেল, গ্যাস, বৈদ্যুতিক লাইন এবং ফাইবার অপটিক কেবল সম্প্রসারণের ব্যবস্থা রয়েছে। এই সেতুটি নির্মিত হলে দেশের জিডিপি ১.২ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে।
জুলাই ২০১৯ সালে পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজে মানুষের মাথা লাগবে বলে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে গুজব ছড়ায়। এতে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অপহরণকারী ধারণা করে অনেক মানসিক ভারসাম্যহীনকে মারধরে পুলিশে হস্তান্তর করার ঘটনা ঘটে। পরে এ ঘটনাকে গুজব ও ভিত্তিহীন উল্লেখ করে ৯ জুলাই ২০১৯ তারিখে সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যমগুলোতে বিজ্ঞপ্তি পাঠায়। এক্ষেত্রে গবেষকরা সেতু কর্তৃপক্ষকে সেতুটি নির্মাণে খুঁটিনাটি সকল তথ্য জনগণের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার পরামর্শ দেন। | মূল সেতু নির্মাণের কাজটি কোন কর্পোরেশন সম্পন্ন করে? | {
"answer_start": [
175,
175
],
"text": [
" চীন মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন (এমবিইসি) ",
" চীন মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন (এমবিইসি) "
]
} |
bn_wiki_0867_03 | পদ্মা সেতু | ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত, ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দ্বি-স্তরের পদ্মা বহুমুখী সেতুর ৯৩.৫% (সমস্ত মূল ইস্পাত ফ্রেম স্প্যানস সেট করা আছে) নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। মূল সেতুর জন্য নিযুক্ত চীন মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন (এমবিইসি) কাজটি সম্পাদন করছে। নদী প্রশিক্ষণের জন্য গত চার মাস ধরে মাটি পরীক্ষা ও ড্রেজিংয়ের কাজ চলছে। ব্রিজটিতে মোট ৪২ টি পিলার থাকবে। প্রত্যেকের নীচে ছয়টি পাইল থাকবে। স্তম্ভগুলিতে ইস্পাত স্প্যান স্থাপন করা হবে। ব্রিজটির মোট ৪১ টি স্প্যান থাকবে। পদ্মা বহুমুখী সেতুর কাজটি মূলত পাঁচটি ভাগে বিভক্ত - মূল সেতু, নদীর প্রশিক্ষণ, দুটি সংযোগ সড়ক এবং অবকাঠামো (পরিষেবা অঞ্চল) নির্মাণ। চীনের সিনোহাইড্রো কর্পোরেশন নদীর প্রশিক্ষণ কাজের জন্য নিয়োগ পেয়েছিল এবং বাংলাদেশের আবদুল মোনেম লিমিটেডকে দুটি সংযোগ সড়ক ও অবকাঠামো নির্মাণের চুক্তি দেওয়া হয়েছিল। অক্টোবর ২০১৭ সালে, মূল নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার দেড় বছরেরও বেশি সময় পরে ২০২০ সালের ২৭ নভেম্বর, ৪২ টির মধ্যে ৪২ টি পিলারের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে । এই সেতুর চূড়ান্ত (৪১ তম) স্প্যানটি বসানো হয় ১০ ই ডিসেম্বর ২০২০। সমাপ্তির পরে এই সেতুটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু হবে। ব্রিজটির নতুন সমাপ্তির তারিখ ২০২২ সালের জুনে অনুমান করা হচ্ছে।
প্রস্তাবিত পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প মাওয়া-জাজিরা পয়েন্ট দিয়ে নির্দিষ্ট পথের মাধ্যমে দেশের কেন্দ্রের সাথে দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সরাসরি সংযোগ তৈরি করবে। এই সেতুটি অপেক্ষাকৃত অনুন্নত অঞ্চলের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও শিল্প বিকাশে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখবে। প্রকল্পটির ফলে প্রত্যক্ষভাবে প্রায় ৪৪,০০০ বর্গ কিঃমিঃ (১৭,০০০ বর্গ মাইল) বা বাংলাদেশের মোট এলাকার ২৯% অঞ্চলজুড়ে ৩ কোটিরও অধিক জনগণ প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হবে। ফলে প্রকল্পটি দেশের পরিবহন নেটওয়ার্ক এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে। সেতুটিতে ভবিষ্যতে রেল, গ্যাস, বৈদ্যুতিক লাইন এবং ফাইবার অপটিক কেবল সম্প্রসারণের ব্যবস্থা রয়েছে। এই সেতুটি নির্মিত হলে দেশের জিডিপি ১.২ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে।
জুলাই ২০১৯ সালে পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজে মানুষের মাথা লাগবে বলে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে গুজব ছড়ায়। এতে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অপহরণকারী ধারণা করে অনেক মানসিক ভারসাম্যহীনকে মারধরে পুলিশে হস্তান্তর করার ঘটনা ঘটে। পরে এ ঘটনাকে গুজব ও ভিত্তিহীন উল্লেখ করে ৯ জুলাই ২০১৯ তারিখে সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যমগুলোতে বিজ্ঞপ্তি পাঠায়। এক্ষেত্রে গবেষকরা সেতু কর্তৃপক্ষকে সেতুটি নির্মাণে খুঁটিনাটি সকল তথ্য জনগণের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার পরামর্শ দেন। | ব্রিজটিতে মোট কয়টি পিলার থাকবে? | {
"answer_start": [
327,
327
],
"text": [
" মোট ৪২ টি পিলার",
" মোট ৪২ টি পিলার"
]
} |
bn_wiki_0867_04 | পদ্মা সেতু | ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত, ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দ্বি-স্তরের পদ্মা বহুমুখী সেতুর ৯৩.৫% (সমস্ত মূল ইস্পাত ফ্রেম স্প্যানস সেট করা আছে) নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। মূল সেতুর জন্য নিযুক্ত চীন মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন (এমবিইসি) কাজটি সম্পাদন করছে। নদী প্রশিক্ষণের জন্য গত চার মাস ধরে মাটি পরীক্ষা ও ড্রেজিংয়ের কাজ চলছে। ব্রিজটিতে মোট ৪২ টি পিলার থাকবে। প্রত্যেকের নীচে ছয়টি পাইল থাকবে। স্তম্ভগুলিতে ইস্পাত স্প্যান স্থাপন করা হবে। ব্রিজটির মোট ৪১ টি স্প্যান থাকবে। পদ্মা বহুমুখী সেতুর কাজটি মূলত পাঁচটি ভাগে বিভক্ত - মূল সেতু, নদীর প্রশিক্ষণ, দুটি সংযোগ সড়ক এবং অবকাঠামো (পরিষেবা অঞ্চল) নির্মাণ। চীনের সিনোহাইড্রো কর্পোরেশন নদীর প্রশিক্ষণ কাজের জন্য নিয়োগ পেয়েছিল এবং বাংলাদেশের আবদুল মোনেম লিমিটেডকে দুটি সংযোগ সড়ক ও অবকাঠামো নির্মাণের চুক্তি দেওয়া হয়েছিল। অক্টোবর ২০১৭ সালে, মূল নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার দেড় বছরেরও বেশি সময় পরে ২০২০ সালের ২৭ নভেম্বর, ৪২ টির মধ্যে ৪২ টি পিলারের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে । এই সেতুর চূড়ান্ত (৪১ তম) স্প্যানটি বসানো হয় ১০ ই ডিসেম্বর ২০২০। সমাপ্তির পরে এই সেতুটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু হবে। ব্রিজটির নতুন সমাপ্তির তারিখ ২০২২ সালের জুনে অনুমান করা হচ্ছে।
প্রস্তাবিত পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প মাওয়া-জাজিরা পয়েন্ট দিয়ে নির্দিষ্ট পথের মাধ্যমে দেশের কেন্দ্রের সাথে দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সরাসরি সংযোগ তৈরি করবে। এই সেতুটি অপেক্ষাকৃত অনুন্নত অঞ্চলের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও শিল্প বিকাশে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখবে। প্রকল্পটির ফলে প্রত্যক্ষভাবে প্রায় ৪৪,০০০ বর্গ কিঃমিঃ (১৭,০০০ বর্গ মাইল) বা বাংলাদেশের মোট এলাকার ২৯% অঞ্চলজুড়ে ৩ কোটিরও অধিক জনগণ প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হবে। ফলে প্রকল্পটি দেশের পরিবহন নেটওয়ার্ক এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে। সেতুটিতে ভবিষ্যতে রেল, গ্যাস, বৈদ্যুতিক লাইন এবং ফাইবার অপটিক কেবল সম্প্রসারণের ব্যবস্থা রয়েছে। এই সেতুটি নির্মিত হলে দেশের জিডিপি ১.২ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে।
জুলাই ২০১৯ সালে পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজে মানুষের মাথা লাগবে বলে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে গুজব ছড়ায়। এতে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অপহরণকারী ধারণা করে অনেক মানসিক ভারসাম্যহীনকে মারধরে পুলিশে হস্তান্তর করার ঘটনা ঘটে। পরে এ ঘটনাকে গুজব ও ভিত্তিহীন উল্লেখ করে ৯ জুলাই ২০১৯ তারিখে সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যমগুলোতে বিজ্ঞপ্তি পাঠায়। এক্ষেত্রে গবেষকরা সেতু কর্তৃপক্ষকে সেতুটি নির্মাণে খুঁটিনাটি সকল তথ্য জনগণের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার পরামর্শ দেন। | এই সেতুর চূড়ান্ত স্প্যানটি কবে বসানো হয়? | {
"answer_start": [
960,
960
],
"text": [
"১০ ই ডিসেম্বর ২০২০",
"১০ ই ডিসেম্বর ২০২০"
]
} |
bn_wiki_0867_05 | পদ্মা সেতু | ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত, ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দ্বি-স্তরের পদ্মা বহুমুখী সেতুর ৯৩.৫% (সমস্ত মূল ইস্পাত ফ্রেম স্প্যানস সেট করা আছে) নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। মূল সেতুর জন্য নিযুক্ত চীন মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন (এমবিইসি) কাজটি সম্পাদন করছে। নদী প্রশিক্ষণের জন্য গত চার মাস ধরে মাটি পরীক্ষা ও ড্রেজিংয়ের কাজ চলছে। ব্রিজটিতে মোট ৪২ টি পিলার থাকবে। প্রত্যেকের নীচে ছয়টি পাইল থাকবে। স্তম্ভগুলিতে ইস্পাত স্প্যান স্থাপন করা হবে। ব্রিজটির মোট ৪১ টি স্প্যান থাকবে। পদ্মা বহুমুখী সেতুর কাজটি মূলত পাঁচটি ভাগে বিভক্ত - মূল সেতু, নদীর প্রশিক্ষণ, দুটি সংযোগ সড়ক এবং অবকাঠামো (পরিষেবা অঞ্চল) নির্মাণ। চীনের সিনোহাইড্রো কর্পোরেশন নদীর প্রশিক্ষণ কাজের জন্য নিয়োগ পেয়েছিল এবং বাংলাদেশের আবদুল মোনেম লিমিটেডকে দুটি সংযোগ সড়ক ও অবকাঠামো নির্মাণের চুক্তি দেওয়া হয়েছিল। অক্টোবর ২০১৭ সালে, মূল নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার দেড় বছরেরও বেশি সময় পরে ২০২০ সালের ২৭ নভেম্বর, ৪২ টির মধ্যে ৪২ টি পিলারের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে । এই সেতুর চূড়ান্ত (৪১ তম) স্প্যানটি বসানো হয় ১০ ই ডিসেম্বর ২০২০। সমাপ্তির পরে এই সেতুটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু হবে। ব্রিজটির নতুন সমাপ্তির তারিখ ২০২২ সালের জুনে অনুমান করা হচ্ছে।
প্রস্তাবিত পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প মাওয়া-জাজিরা পয়েন্ট দিয়ে নির্দিষ্ট পথের মাধ্যমে দেশের কেন্দ্রের সাথে দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সরাসরি সংযোগ তৈরি করবে। এই সেতুটি অপেক্ষাকৃত অনুন্নত অঞ্চলের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও শিল্প বিকাশে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখবে। প্রকল্পটির ফলে প্রত্যক্ষভাবে প্রায় ৪৪,০০০ বর্গ কিঃমিঃ (১৭,০০০ বর্গ মাইল) বা বাংলাদেশের মোট এলাকার ২৯% অঞ্চলজুড়ে ৩ কোটিরও অধিক জনগণ প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হবে। ফলে প্রকল্পটি দেশের পরিবহন নেটওয়ার্ক এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে। সেতুটিতে ভবিষ্যতে রেল, গ্যাস, বৈদ্যুতিক লাইন এবং ফাইবার অপটিক কেবল সম্প্রসারণের ব্যবস্থা রয়েছে। এই সেতুটি নির্মিত হলে দেশের জিডিপি ১.২ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে।
জুলাই ২০১৯ সালে পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজে মানুষের মাথা লাগবে বলে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে গুজব ছড়ায়। এতে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অপহরণকারী ধারণা করে অনেক মানসিক ভারসাম্যহীনকে মারধরে পুলিশে হস্তান্তর করার ঘটনা ঘটে। পরে এ ঘটনাকে গুজব ও ভিত্তিহীন উল্লেখ করে ৯ জুলাই ২০১৯ তারিখে সেতু নির্মাণ কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যমগুলোতে বিজ্ঞপ্তি পাঠায়। এক্ষেত্রে গবেষকরা সেতু কর্তৃপক্ষকে সেতুটি নির্মাণে খুঁটিনাটি সকল তথ্য জনগণের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার পরামর্শ দেন। | পদ্মা সেতুর ১৪তম স্প্যান কোথায় বসানো হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1585_01 | ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস | ইংল্যান্ডে শ্রমিক শ্রেণির অবস্থা তিনি ১৮৪৫ সালে রচনা করেন। গ্রন্থটি ভিক্টোরিয়ান ইংল্যান্ডের শিল্প শ্রমিকশ্রেণীর একটি সমীক্ষা। তিনি সেখানে থাকাকালীন কারখানা শ্রমিকদের দুর্দশা সম্পর্কে বিশেষভাবে অবগত হন এবং রীতিমত গবেষণা করে গ্রন্থটি রচনা করেন।এই গ্রন্থে তিনি শ্রমিকদেরকে তাদের ন্যায্য অধিকার সম্বন্ধে সচেতন করে তোলার চেষ্টা করেন। তিনি আরো দেখান যে, পুঁজিবাদী সমাজ ব্যবস্থায় পুঁজিপতি কারখানা মালিকদের দ্বারা শ্রমিকগণ আবশ্যিকভাবেই শোষিত হন। তবে এই ব্যবস্থা বেশিদিন চলতে পারে না, চলা সংগতও নয়। এই ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত মালিক-শ্রমিক দ্বন্দ্বের কারণে তা ভেঙে পড়তে বাধ্য। | ইংল্যান্ডে শ্রমিক শ্রেণির অবস্থাএঙ্গেলস কত সালে রচনা করেন? | {
"answer_start": [
38,
38
],
"text": [
"১৮৪৫ ",
"১৮৪৫"
]
} |
bn_wiki_1585_03 | ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস | ইংল্যান্ডে শ্রমিক শ্রেণির অবস্থা তিনি ১৮৪৫ সালে রচনা করেন। গ্রন্থটি ভিক্টোরিয়ান ইংল্যান্ডের শিল্প শ্রমিকশ্রেণীর একটি সমীক্ষা। তিনি সেখানে থাকাকালীন কারখানা শ্রমিকদের দুর্দশা সম্পর্কে বিশেষভাবে অবগত হন এবং রীতিমত গবেষণা করে গ্রন্থটি রচনা করেন।এই গ্রন্থে তিনি শ্রমিকদেরকে তাদের ন্যায্য অধিকার সম্বন্ধে সচেতন করে তোলার চেষ্টা করেন। তিনি আরো দেখান যে, পুঁজিবাদী সমাজ ব্যবস্থায় পুঁজিপতি কারখানা মালিকদের দ্বারা শ্রমিকগণ আবশ্যিকভাবেই শোষিত হন। তবে এই ব্যবস্থা বেশিদিন চলতে পারে না, চলা সংগতও নয়। এই ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত মালিক-শ্রমিক দ্বন্দ্বের কারণে তা ভেঙে পড়তে বাধ্য। | ইংল্যান্ডে শ্রমিক শ্রেণির অবস্থা গ্রন্থে এঙ্গেলস শ্রমিকদেরকে কী নিয়ে সচেতন করে তোলার চেষ্টা করেন? | {
"answer_start": [
277,
277
],
"text": [
"ন্যায্য অধিকার সম্বন্ধে",
"ন্যায্য অধিকার সম্বন্ধে"
]
} |
bn_wiki_1585_04 | ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস | ইংল্যান্ডে শ্রমিক শ্রেণির অবস্থা তিনি ১৮৪৫ সালে রচনা করেন। গ্রন্থটি ভিক্টোরিয়ান ইংল্যান্ডের শিল্প শ্রমিকশ্রেণীর একটি সমীক্ষা। তিনি সেখানে থাকাকালীন কারখানা শ্রমিকদের দুর্দশা সম্পর্কে বিশেষভাবে অবগত হন এবং রীতিমত গবেষণা করে গ্রন্থটি রচনা করেন।এই গ্রন্থে তিনি শ্রমিকদেরকে তাদের ন্যায্য অধিকার সম্বন্ধে সচেতন করে তোলার চেষ্টা করেন। তিনি আরো দেখান যে, পুঁজিবাদী সমাজ ব্যবস্থায় পুঁজিপতি কারখানা মালিকদের দ্বারা শ্রমিকগণ আবশ্যিকভাবেই শোষিত হন। তবে এই ব্যবস্থা বেশিদিন চলতে পারে না, চলা সংগতও নয়। এই ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত মালিক-শ্রমিক দ্বন্দ্বের কারণে তা ভেঙে পড়তে বাধ্য। | এ্যান্টি-ডুরিং বইটি কত সালে প্রকাশিত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1585_05 | ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস | ইংল্যান্ডে শ্রমিক শ্রেণির অবস্থা তিনি ১৮৪৫ সালে রচনা করেন। গ্রন্থটি ভিক্টোরিয়ান ইংল্যান্ডের শিল্প শ্রমিকশ্রেণীর একটি সমীক্ষা। তিনি সেখানে থাকাকালীন কারখানা শ্রমিকদের দুর্দশা সম্পর্কে বিশেষভাবে অবগত হন এবং রীতিমত গবেষণা করে গ্রন্থটি রচনা করেন।এই গ্রন্থে তিনি শ্রমিকদেরকে তাদের ন্যায্য অধিকার সম্বন্ধে সচেতন করে তোলার চেষ্টা করেন। তিনি আরো দেখান যে, পুঁজিবাদী সমাজ ব্যবস্থায় পুঁজিপতি কারখানা মালিকদের দ্বারা শ্রমিকগণ আবশ্যিকভাবেই শোষিত হন। তবে এই ব্যবস্থা বেশিদিন চলতে পারে না, চলা সংগতও নয়। এই ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত মালিক-শ্রমিক দ্বন্দ্বের কারণে তা ভেঙে পড়তে বাধ্য। | কল্পলৌকিক ও বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রথম কোথায় প্রকাশিত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2399_01 | ইতালির ইতিহাস | ইতালির ইতিহাস এর প্রাচীন যুগ, মধ্যযুগ এবং আধুনিক সময় নিয়ে আলোচনা করা হলো এখানে। প্রাচীনকালে ইতালি ছিল রোমানদের স্বদেশভূমি এবং রোমান সাম্রাজ্যের প্রধান শহর। খ্রিস্টপূর্ব ৭৫৩ সালে রোম নগরী প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং খ্রিস্টপূর্ব ৫০৯ সালে এটি একটি প্রজাতন্ত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় যখন সিনেট এবং সাধারন জনগণ দ্বারা রাজতান্ত্রিক সরকার কে উচ্ছেদ করা হয়। এরপর রোমান প্রজাতন্ত্রটি উপদ্বীপের ইরটাস্কানস, সেল্টস এবং গ্রীকদের নিয়ে ইতালিকে একীভূত করেছিল। এরপর রোম ইটালিক জনগণের ফেডারেশনকে পশ্চিম ইউরোপ, উত্তর আফ্রিকা এবং নিকট পূর্বের এপিরাস, গল, ব্রিটেন, হিস্পানিয়া, লুসিটানিয়া, বাল্কানস, ডাসিয়া, ম্যাসেডোনিয়া, জার্মানি, মিশর, কার্থেজ, মৌরিতানিয়ায় কিছু অংশ জয় করে আধিপত্য বিস্তার করেছিল। সাথে আরো ছিল নুমিডিয়া, লিবিয়া, আনাতোলিয়া, সিরিয়া, মেসোপটেমিয়া, আর্মেনিয়া, জুডিয়া এবং আরবের কিছু অংশ।
খ্রিস্টপূর্ব ২৭ সালে সিজার অগাস্টাস প্রথম রোমান সম্রাট হয়ে পপুলারেস এবং অপটিমেটদের মধ্যে গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে প্যাক্স রোমানার সূচনা করেছিলেন। ইতালি বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তির মূল কেন্দ্রে ছিল। যেমন (খনিকরণ, স্যানিটেশন এবং স্মৃতিসৌধের রাস্তা, সেতু এবং জল সরবরাহ), অর্থনীতি (চীন, ভারত এবং উপ-সাহারান আফ্রিকার সাথে মারি নস্ট্রাম এবং বাণিজ্য), আর্ট (প্যানথিয়ন, আরা পাকিস, মার্বেল ভাস্কর্য, পম্পেইয়ান স্টাইলস), এবং সাহিত্য (আেনিড, রূপান্তরকারী, ডি রেরুম নাটুরা, ন্যাচারালিস হিস্টোরিয়া, অ্যাব আরবে কন্ডিটা)। বিভিন্ন সম্রাট বৈদেশিক নীতি এবং দেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে সফল হয়েছিল (ক্লাউডিয়াস, ভেস্পাসিয়ান, ট্রাজান, মার্কাস অরেলিয়াস) অন্যরা ভৌতিক স্বৈরশাসকের চরিত্রে অভিনয় করেছিল (কালিগুলা, নেরো, ডমিশিয়ান, কারাকালা)। তৃতীয় শতাব্দীর সামরিক নৈরাজ্য পূর্ব রোমান সাম্রাজ্যকে পশ্চিম রোমান সাম্রাজ্য থেকে বিচ্ছিন্ন করার দিকে পরিচালিত করে। উভয় অংশই মিলানের এডিক্ট দিয়ে খ্রিস্টানদের অত্যাচারের অবসান ঘটিয়েছিল এবং থিসালোনিকার এডিক্টের মাধ্যমে রোমের বিশপকে ধর্মীয় আধিপত্য প্রদান করেছিল। ৪৭৬ সালে রোমান সাম্রাজ্যের পশ্চিম অংশে ফ্লাবিয়াস ওডোসার সম্রাট রোমিউলাস অগাস্টাস কে যুদ্ধে পরাজিত করে। তারপর পশ্চিম অংশ দখলে যায় ফ্লাবিয়াস ওডোসারের ক্ষমতায় এবং সাম্রাজ্যের পূর্ব অংশ বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের কাছে পরাজিত হয়ে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যে পরিণত হয়। এভাবেই রোমান সাম্রাজ্যের পতন হয়। | প্রাচীনকালে ইতালি ছিল কাদের স্বদেশভূমি? | {
"answer_start": [
104,
104
],
"text": [
"রোমানদের",
"রোমানদের"
]
} |
bn_wiki_2399_04 | ইতালির ইতিহাস | ইতালির ইতিহাস এর প্রাচীন যুগ, মধ্যযুগ এবং আধুনিক সময় নিয়ে আলোচনা করা হলো এখানে। প্রাচীনকালে ইতালি ছিল রোমানদের স্বদেশভূমি এবং রোমান সাম্রাজ্যের প্রধান শহর। খ্রিস্টপূর্ব ৭৫৩ সালে রোম নগরী প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং খ্রিস্টপূর্ব ৫০৯ সালে এটি একটি প্রজাতন্ত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় যখন সিনেট এবং সাধারন জনগণ দ্বারা রাজতান্ত্রিক সরকার কে উচ্ছেদ করা হয়। এরপর রোমান প্রজাতন্ত্রটি উপদ্বীপের ইরটাস্কানস, সেল্টস এবং গ্রীকদের নিয়ে ইতালিকে একীভূত করেছিল। এরপর রোম ইটালিক জনগণের ফেডারেশনকে পশ্চিম ইউরোপ, উত্তর আফ্রিকা এবং নিকট পূর্বের এপিরাস, গল, ব্রিটেন, হিস্পানিয়া, লুসিটানিয়া, বাল্কানস, ডাসিয়া, ম্যাসেডোনিয়া, জার্মানি, মিশর, কার্থেজ, মৌরিতানিয়ায় কিছু অংশ জয় করে আধিপত্য বিস্তার করেছিল। সাথে আরো ছিল নুমিডিয়া, লিবিয়া, আনাতোলিয়া, সিরিয়া, মেসোপটেমিয়া, আর্মেনিয়া, জুডিয়া এবং আরবের কিছু অংশ।
খ্রিস্টপূর্ব ২৭ সালে সিজার অগাস্টাস প্রথম রোমান সম্রাট হয়ে পপুলারেস এবং অপটিমেটদের মধ্যে গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে প্যাক্স রোমানার সূচনা করেছিলেন। ইতালি বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তির মূল কেন্দ্রে ছিল। যেমন (খনিকরণ, স্যানিটেশন এবং স্মৃতিসৌধের রাস্তা, সেতু এবং জল সরবরাহ), অর্থনীতি (চীন, ভারত এবং উপ-সাহারান আফ্রিকার সাথে মারি নস্ট্রাম এবং বাণিজ্য), আর্ট (প্যানথিয়ন, আরা পাকিস, মার্বেল ভাস্কর্য, পম্পেইয়ান স্টাইলস), এবং সাহিত্য (আেনিড, রূপান্তরকারী, ডি রেরুম নাটুরা, ন্যাচারালিস হিস্টোরিয়া, অ্যাব আরবে কন্ডিটা)। বিভিন্ন সম্রাট বৈদেশিক নীতি এবং দেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে সফল হয়েছিল (ক্লাউডিয়াস, ভেস্পাসিয়ান, ট্রাজান, মার্কাস অরেলিয়াস) অন্যরা ভৌতিক স্বৈরশাসকের চরিত্রে অভিনয় করেছিল (কালিগুলা, নেরো, ডমিশিয়ান, কারাকালা)। তৃতীয় শতাব্দীর সামরিক নৈরাজ্য পূর্ব রোমান সাম্রাজ্যকে পশ্চিম রোমান সাম্রাজ্য থেকে বিচ্ছিন্ন করার দিকে পরিচালিত করে। উভয় অংশই মিলানের এডিক্ট দিয়ে খ্রিস্টানদের অত্যাচারের অবসান ঘটিয়েছিল এবং থিসালোনিকার এডিক্টের মাধ্যমে রোমের বিশপকে ধর্মীয় আধিপত্য প্রদান করেছিল। ৪৭৬ সালে রোমান সাম্রাজ্যের পশ্চিম অংশে ফ্লাবিয়াস ওডোসার সম্রাট রোমিউলাস অগাস্টাস কে যুদ্ধে পরাজিত করে। তারপর পশ্চিম অংশ দখলে যায় ফ্লাবিয়াস ওডোসারের ক্ষমতায় এবং সাম্রাজ্যের পূর্ব অংশ বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের কাছে পরাজিত হয়ে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যে পরিণত হয়। এভাবেই রোমান সাম্রাজ্যের পতন হয়। | কবে সিজার অগাস্টাস প্রথম রোমান সম্রাট হয়ে পপুলারেস এবং অপটিমেটদের মধ্যে গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে প্যাক্স রোমানার সূচনা করেছিলেন? | {
"answer_start": [
793,
793
],
"text": [
"খ্রিস্টপূর্ব ২৭",
"খ্রিস্টপূর্ব ২৭ সালে"
]
} |
bn_wiki_2399_05 | ইতালির ইতিহাস | ইতালির ইতিহাস এর প্রাচীন যুগ, মধ্যযুগ এবং আধুনিক সময় নিয়ে আলোচনা করা হলো এখানে। প্রাচীনকালে ইতালি ছিল রোমানদের স্বদেশভূমি এবং রোমান সাম্রাজ্যের প্রধান শহর। খ্রিস্টপূর্ব ৭৫৩ সালে রোম নগরী প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং খ্রিস্টপূর্ব ৫০৯ সালে এটি একটি প্রজাতন্ত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় যখন সিনেট এবং সাধারন জনগণ দ্বারা রাজতান্ত্রিক সরকার কে উচ্ছেদ করা হয়। এরপর রোমান প্রজাতন্ত্রটি উপদ্বীপের ইরটাস্কানস, সেল্টস এবং গ্রীকদের নিয়ে ইতালিকে একীভূত করেছিল। এরপর রোম ইটালিক জনগণের ফেডারেশনকে পশ্চিম ইউরোপ, উত্তর আফ্রিকা এবং নিকট পূর্বের এপিরাস, গল, ব্রিটেন, হিস্পানিয়া, লুসিটানিয়া, বাল্কানস, ডাসিয়া, ম্যাসেডোনিয়া, জার্মানি, মিশর, কার্থেজ, মৌরিতানিয়ায় কিছু অংশ জয় করে আধিপত্য বিস্তার করেছিল। সাথে আরো ছিল নুমিডিয়া, লিবিয়া, আনাতোলিয়া, সিরিয়া, মেসোপটেমিয়া, আর্মেনিয়া, জুডিয়া এবং আরবের কিছু অংশ।
খ্রিস্টপূর্ব ২৭ সালে সিজার অগাস্টাস প্রথম রোমান সম্রাট হয়ে পপুলারেস এবং অপটিমেটদের মধ্যে গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে প্যাক্স রোমানার সূচনা করেছিলেন। ইতালি বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তির মূল কেন্দ্রে ছিল। যেমন (খনিকরণ, স্যানিটেশন এবং স্মৃতিসৌধের রাস্তা, সেতু এবং জল সরবরাহ), অর্থনীতি (চীন, ভারত এবং উপ-সাহারান আফ্রিকার সাথে মারি নস্ট্রাম এবং বাণিজ্য), আর্ট (প্যানথিয়ন, আরা পাকিস, মার্বেল ভাস্কর্য, পম্পেইয়ান স্টাইলস), এবং সাহিত্য (আেনিড, রূপান্তরকারী, ডি রেরুম নাটুরা, ন্যাচারালিস হিস্টোরিয়া, অ্যাব আরবে কন্ডিটা)। বিভিন্ন সম্রাট বৈদেশিক নীতি এবং দেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে সফল হয়েছিল (ক্লাউডিয়াস, ভেস্পাসিয়ান, ট্রাজান, মার্কাস অরেলিয়াস) অন্যরা ভৌতিক স্বৈরশাসকের চরিত্রে অভিনয় করেছিল (কালিগুলা, নেরো, ডমিশিয়ান, কারাকালা)। তৃতীয় শতাব্দীর সামরিক নৈরাজ্য পূর্ব রোমান সাম্রাজ্যকে পশ্চিম রোমান সাম্রাজ্য থেকে বিচ্ছিন্ন করার দিকে পরিচালিত করে। উভয় অংশই মিলানের এডিক্ট দিয়ে খ্রিস্টানদের অত্যাচারের অবসান ঘটিয়েছিল এবং থিসালোনিকার এডিক্টের মাধ্যমে রোমের বিশপকে ধর্মীয় আধিপত্য প্রদান করেছিল। ৪৭৬ সালে রোমান সাম্রাজ্যের পশ্চিম অংশে ফ্লাবিয়াস ওডোসার সম্রাট রোমিউলাস অগাস্টাস কে যুদ্ধে পরাজিত করে। তারপর পশ্চিম অংশ দখলে যায় ফ্লাবিয়াস ওডোসারের ক্ষমতায় এবং সাম্রাজ্যের পূর্ব অংশ বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের কাছে পরাজিত হয়ে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যে পরিণত হয়। এভাবেই রোমান সাম্রাজ্যের পতন হয়। | ইতালীয় সাহিত্যের ইতিহাস সম্পর্কে একটি বই এর নাম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0190_01 | শিনকানসেন | শিনকানসেন (অর্থ "নতুন শুঁড় লাইন") হল একটি উন্নত রেলগাড়ির উচ্চগতি রেল প্রযুক্তি যা জাপানে বিকাশ করা। জাপানে বর্তমানে জাপান রেলওয়ে গ্রুপ দ্বারা শিনকানসেন চালনা করা হচ্ছে। শিনকানসেনের প্রথম সংস্করণ হল তৌকাইদৌ শিনকানসেন যার চালনার বিস্তার ৫১৫কিঃমিঃ ছিল টোকিও থেকে ওসাকা পর্যন্ত ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দে। বর্তমানে শিনকানসেনের চালনার বিস্তার হল ২,৩৮৭কিঃমিঃ। শিনকানসেন উচ্চগতির বিশ্বরেকর্ড ধরে ৫৮১কিঃমিঃ/ঘঃ।
বছরের পর বছর ধরে শিনকানসেনের অনেক সংস্করণ উন্নত করা হয়েছে। শিনকানসেন গড়ে ৩৮৪ মিলিয়ন যাত্রী বছরে বহন করতে পারে। | শিনকানসেন কি? | {
"answer_start": [
38,
38
],
"text": [
"একটি উন্নত রেলগাড়ির উচ্চগতি রেল প্রযুক্তি যা জাপানে বিকাশ করা",
"একটি উন্নত রেলগাড়ির উচ্চগতি রেল প্রযুক্তি যা জাপানে বিকাশ করা"
]
} |
bn_wiki_0190_02 | শিনকানসেন | শিনকানসেন (অর্থ "নতুন শুঁড় লাইন") হল একটি উন্নত রেলগাড়ির উচ্চগতি রেল প্রযুক্তি যা জাপানে বিকাশ করা। জাপানে বর্তমানে জাপান রেলওয়ে গ্রুপ দ্বারা শিনকানসেন চালনা করা হচ্ছে। শিনকানসেনের প্রথম সংস্করণ হল তৌকাইদৌ শিনকানসেন যার চালনার বিস্তার ৫১৫কিঃমিঃ ছিল টোকিও থেকে ওসাকা পর্যন্ত ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দে। বর্তমানে শিনকানসেনের চালনার বিস্তার হল ২,৩৮৭কিঃমিঃ। শিনকানসেন উচ্চগতির বিশ্বরেকর্ড ধরে ৫৮১কিঃমিঃ/ঘঃ।
বছরের পর বছর ধরে শিনকানসেনের অনেক সংস্করণ উন্নত করা হয়েছে। শিনকানসেন গড়ে ৩৮৪ মিলিয়ন যাত্রী বছরে বহন করতে পারে। | বর্তমানে কোন গ্রুপ দ্বারা শিনকানসেন চালনা করা হচ্ছে? | {
"answer_start": [
118,
118
],
"text": [
"জাপান রেলওয়ে",
"জাপান রেলওয়ে গ্রুপ"
]
} |
bn_wiki_0190_03 | শিনকানসেন | শিনকানসেন (অর্থ "নতুন শুঁড় লাইন") হল একটি উন্নত রেলগাড়ির উচ্চগতি রেল প্রযুক্তি যা জাপানে বিকাশ করা। জাপানে বর্তমানে জাপান রেলওয়ে গ্রুপ দ্বারা শিনকানসেন চালনা করা হচ্ছে। শিনকানসেনের প্রথম সংস্করণ হল তৌকাইদৌ শিনকানসেন যার চালনার বিস্তার ৫১৫কিঃমিঃ ছিল টোকিও থেকে ওসাকা পর্যন্ত ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দে। বর্তমানে শিনকানসেনের চালনার বিস্তার হল ২,৩৮৭কিঃমিঃ। শিনকানসেন উচ্চগতির বিশ্বরেকর্ড ধরে ৫৮১কিঃমিঃ/ঘঃ।
বছরের পর বছর ধরে শিনকানসেনের অনেক সংস্করণ উন্নত করা হয়েছে। শিনকানসেন গড়ে ৩৮৪ মিলিয়ন যাত্রী বছরে বহন করতে পারে। | তৌকাইদৌ শিনকানসেন শিনকানসেনের কততম সংস্করণ? | {
"answer_start": [
184,
184
],
"text": [
"প্রথম",
"প্রথম"
]
} |
bn_wiki_0190_04 | শিনকানসেন | শিনকানসেন (অর্থ "নতুন শুঁড় লাইন") হল একটি উন্নত রেলগাড়ির উচ্চগতি রেল প্রযুক্তি যা জাপানে বিকাশ করা। জাপানে বর্তমানে জাপান রেলওয়ে গ্রুপ দ্বারা শিনকানসেন চালনা করা হচ্ছে। শিনকানসেনের প্রথম সংস্করণ হল তৌকাইদৌ শিনকানসেন যার চালনার বিস্তার ৫১৫কিঃমিঃ ছিল টোকিও থেকে ওসাকা পর্যন্ত ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দে। বর্তমানে শিনকানসেনের চালনার বিস্তার হল ২,৩৮৭কিঃমিঃ। শিনকানসেন উচ্চগতির বিশ্বরেকর্ড ধরে ৫৮১কিঃমিঃ/ঘঃ।
বছরের পর বছর ধরে শিনকানসেনের অনেক সংস্করণ উন্নত করা হয়েছে। শিনকানসেন গড়ে ৩৮৪ মিলিয়ন যাত্রী বছরে বহন করতে পারে। | বর্তমানে শিনকানসেনের চালনার বিস্তার কত? | {
"answer_start": [
335,
335
],
"text": [
"২,৩৮৭কিঃমিঃ",
"২,৩৮৭কিঃমিঃ"
]
} |
bn_wiki_0190_05 | শিনকানসেন | শিনকানসেন (অর্থ "নতুন শুঁড় লাইন") হল একটি উন্নত রেলগাড়ির উচ্চগতি রেল প্রযুক্তি যা জাপানে বিকাশ করা। জাপানে বর্তমানে জাপান রেলওয়ে গ্রুপ দ্বারা শিনকানসেন চালনা করা হচ্ছে। শিনকানসেনের প্রথম সংস্করণ হল তৌকাইদৌ শিনকানসেন যার চালনার বিস্তার ৫১৫কিঃমিঃ ছিল টোকিও থেকে ওসাকা পর্যন্ত ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দে। বর্তমানে শিনকানসেনের চালনার বিস্তার হল ২,৩৮৭কিঃমিঃ। শিনকানসেন উচ্চগতির বিশ্বরেকর্ড ধরে ৫৮১কিঃমিঃ/ঘঃ।
বছরের পর বছর ধরে শিনকানসেনের অনেক সংস্করণ উন্নত করা হয়েছে। শিনকানসেন গড়ে ৩৮৪ মিলিয়ন যাত্রী বছরে বহন করতে পারে। | বছরের পর বছর ধরে শিনকানসেনের কয়টি সংস্করণ উন্নত করা হয়েছে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0745_01 | আলেসান্দ্রো ভোল্টা | আলেসান্দ্রো গিউসিপ্পে এন্টনিও আনাস্তাসিও ভোল্টা (জন্ম: ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৭৪৫ - মৃত্যু: ৫ মার্চ, ১৮২৭) ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে বিদ্যুৎ শক্তি উদ্ভাবনে পথিকৃৎ ছিলেন। অষ্টাদশ শতকে প্রথম ব্যাটারী বা বিদ্যুৎ কোষ আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি চীরস্মরণীয় হয়ে রয়েছেন। তিনি কোমোয় জন্মগ্রহণ করেন। সেখানকার এক সরকারি বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। ১৭৭৪ সালে কোমো'র রয়্যাল স্কুলে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। এর পরের বছর তিনি ইলেক্ট্রোফোরাস আবিষ্কার করেন যা থেকে তিনি স্থির বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম হয়েছিলেন। তার নামানুসারে এসআই একক পদ্ধতিতে বৈদ্যুতিক বিভবের এককের নাম রাখা হয়েছে ভোল্ট। সুইস সীমান্তের কাছাকাছি বর্তমান ইতালির উত্তরাঞ্চলীয় শহর কোমো'য় ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৭৪৫ তারিখে ভোল্টা জন্মগ্রহণ করেন।
ইলেক্ট্রোফরাসের মানোন্নয়নে কাজ করেন এবং এর সাহায্যে স্থির বিদ্যুৎ তৈরী করেন। এ আবিষ্কারটি ছিল ভীষণ ব্যয়বহুল যা একই পদ্ধতিতে ১৭৬২ সালে সুইডিশ যোহন উইকের মেশিন পরিচালনার ব্যয়কে হার মানিয়েছিল। গ্যালভানিক ক্রিয়া সংক্রান্ত ব্যাপারে লুইজি গ্যালভানি'র সাথে মতপার্থক্যের কারণে আলেসান্দ্রো ভোল্টা ১৮০০ খ্রীস্টাব্দে আধুনিক ব্যাটারীর প্রাচীন সংস্করণ ভোল্টার স্তুপ তৈরি করেন। ভোল্টা আবিষ্কার করেন যে, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে কার্যকর ধাতব পদার্থ হচ্ছে দস্তা ও রূপা। ১৮৮০-এর দশকে আন্তর্জাতিক বৈদ্যুতিক সম্মেলন (বর্তমানে আন্তর্জাতিক ইলেক্ট্রো-টেকনিকাল কমিশন) বৈদ্যুতিক বিভবের (শক্তির) একক হিসাবে ভোল্টকে অনুমোদন করে।
১৭৭৬-৭৮ সালের মধ্যে রসায়নশাস্ত্রে গ্যাস বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। তিনি মিথেন গ্যাস আবিষ্কার করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন কর্তৃক 'প্রজ্জ্বলমান বাতাস' শিরোনামের লেখাটি পত্রিকায় পড়ে তিনি ইতালির বিভিন্ন এলাকায় অনুসন্ধান কর্ম অব্যাহত রাখেন। অতঃপর নভেম্বর, ১৭৭৬ সালে ম্যাগিওর হ্রদে মিথেনের দেখা পান। এরপর ১৭৭৮ সালে মিথেনকে জমাটবদ্ধ করার সক্ষমতা দেখান। | আলেসান্দ্রো গিউসিপ্পে এন্টনিও আনাস্তাসিও ভোল্টা কত সালে জন্ম গ্রহন করেন? | {
"answer_start": [
71,
71
],
"text": [
"১৭৪৫",
"১৭৪৫"
]
} |
bn_wiki_0745_02 | আলেসান্দ্রো ভোল্টা | আলেসান্দ্রো গিউসিপ্পে এন্টনিও আনাস্তাসিও ভোল্টা (জন্ম: ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৭৪৫ - মৃত্যু: ৫ মার্চ, ১৮২৭) ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে বিদ্যুৎ শক্তি উদ্ভাবনে পথিকৃৎ ছিলেন। অষ্টাদশ শতকে প্রথম ব্যাটারী বা বিদ্যুৎ কোষ আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি চীরস্মরণীয় হয়ে রয়েছেন। তিনি কোমোয় জন্মগ্রহণ করেন। সেখানকার এক সরকারি বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। ১৭৭৪ সালে কোমো'র রয়্যাল স্কুলে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। এর পরের বছর তিনি ইলেক্ট্রোফোরাস আবিষ্কার করেন যা থেকে তিনি স্থির বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম হয়েছিলেন। তার নামানুসারে এসআই একক পদ্ধতিতে বৈদ্যুতিক বিভবের এককের নাম রাখা হয়েছে ভোল্ট। সুইস সীমান্তের কাছাকাছি বর্তমান ইতালির উত্তরাঞ্চলীয় শহর কোমো'য় ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৭৪৫ তারিখে ভোল্টা জন্মগ্রহণ করেন।
ইলেক্ট্রোফরাসের মানোন্নয়নে কাজ করেন এবং এর সাহায্যে স্থির বিদ্যুৎ তৈরী করেন। এ আবিষ্কারটি ছিল ভীষণ ব্যয়বহুল যা একই পদ্ধতিতে ১৭৬২ সালে সুইডিশ যোহন উইকের মেশিন পরিচালনার ব্যয়কে হার মানিয়েছিল। গ্যালভানিক ক্রিয়া সংক্রান্ত ব্যাপারে লুইজি গ্যালভানি'র সাথে মতপার্থক্যের কারণে আলেসান্দ্রো ভোল্টা ১৮০০ খ্রীস্টাব্দে আধুনিক ব্যাটারীর প্রাচীন সংস্করণ ভোল্টার স্তুপ তৈরি করেন। ভোল্টা আবিষ্কার করেন যে, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে কার্যকর ধাতব পদার্থ হচ্ছে দস্তা ও রূপা। ১৮৮০-এর দশকে আন্তর্জাতিক বৈদ্যুতিক সম্মেলন (বর্তমানে আন্তর্জাতিক ইলেক্ট্রো-টেকনিকাল কমিশন) বৈদ্যুতিক বিভবের (শক্তির) একক হিসাবে ভোল্টকে অনুমোদন করে।
১৭৭৬-৭৮ সালের মধ্যে রসায়নশাস্ত্রে গ্যাস বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। তিনি মিথেন গ্যাস আবিষ্কার করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন কর্তৃক 'প্রজ্জ্বলমান বাতাস' শিরোনামের লেখাটি পত্রিকায় পড়ে তিনি ইতালির বিভিন্ন এলাকায় অনুসন্ধান কর্ম অব্যাহত রাখেন। অতঃপর নভেম্বর, ১৭৭৬ সালে ম্যাগিওর হ্রদে মিথেনের দেখা পান। এরপর ১৭৭৮ সালে মিথেনকে জমাটবদ্ধ করার সক্ষমতা দেখান। | প্রথম ব্যাটারী বা বিদ্যুৎ কোষ আবিষ্কার করেন কে? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"আলেসান্দ্রো গিউসিপ্পে এন্টনিও আনাস্তাসিও ভোল্টা",
"আলেসান্দ্রো গিউসিপ্পে এন্টনিও আনাস্তাসিও ভোল্টা"
]
} |
bn_wiki_0745_03 | আলেসান্দ্রো ভোল্টা | আলেসান্দ্রো গিউসিপ্পে এন্টনিও আনাস্তাসিও ভোল্টা (জন্ম: ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৭৪৫ - মৃত্যু: ৫ মার্চ, ১৮২৭) ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে বিদ্যুৎ শক্তি উদ্ভাবনে পথিকৃৎ ছিলেন। অষ্টাদশ শতকে প্রথম ব্যাটারী বা বিদ্যুৎ কোষ আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি চীরস্মরণীয় হয়ে রয়েছেন। তিনি কোমোয় জন্মগ্রহণ করেন। সেখানকার এক সরকারি বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। ১৭৭৪ সালে কোমো'র রয়্যাল স্কুলে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। এর পরের বছর তিনি ইলেক্ট্রোফোরাস আবিষ্কার করেন যা থেকে তিনি স্থির বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম হয়েছিলেন। তার নামানুসারে এসআই একক পদ্ধতিতে বৈদ্যুতিক বিভবের এককের নাম রাখা হয়েছে ভোল্ট। সুইস সীমান্তের কাছাকাছি বর্তমান ইতালির উত্তরাঞ্চলীয় শহর কোমো'য় ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৭৪৫ তারিখে ভোল্টা জন্মগ্রহণ করেন।
ইলেক্ট্রোফরাসের মানোন্নয়নে কাজ করেন এবং এর সাহায্যে স্থির বিদ্যুৎ তৈরী করেন। এ আবিষ্কারটি ছিল ভীষণ ব্যয়বহুল যা একই পদ্ধতিতে ১৭৬২ সালে সুইডিশ যোহন উইকের মেশিন পরিচালনার ব্যয়কে হার মানিয়েছিল। গ্যালভানিক ক্রিয়া সংক্রান্ত ব্যাপারে লুইজি গ্যালভানি'র সাথে মতপার্থক্যের কারণে আলেসান্দ্রো ভোল্টা ১৮০০ খ্রীস্টাব্দে আধুনিক ব্যাটারীর প্রাচীন সংস্করণ ভোল্টার স্তুপ তৈরি করেন। ভোল্টা আবিষ্কার করেন যে, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে কার্যকর ধাতব পদার্থ হচ্ছে দস্তা ও রূপা। ১৮৮০-এর দশকে আন্তর্জাতিক বৈদ্যুতিক সম্মেলন (বর্তমানে আন্তর্জাতিক ইলেক্ট্রো-টেকনিকাল কমিশন) বৈদ্যুতিক বিভবের (শক্তির) একক হিসাবে ভোল্টকে অনুমোদন করে।
১৭৭৬-৭৮ সালের মধ্যে রসায়নশাস্ত্রে গ্যাস বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। তিনি মিথেন গ্যাস আবিষ্কার করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন কর্তৃক 'প্রজ্জ্বলমান বাতাস' শিরোনামের লেখাটি পত্রিকায় পড়ে তিনি ইতালির বিভিন্ন এলাকায় অনুসন্ধান কর্ম অব্যাহত রাখেন। অতঃপর নভেম্বর, ১৭৭৬ সালে ম্যাগিওর হ্রদে মিথেনের দেখা পান। এরপর ১৭৭৮ সালে মিথেনকে জমাটবদ্ধ করার সক্ষমতা দেখান। | কত সালে ভোল্টা কোমো'র রয়্যাল স্কুলে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন? | {
"answer_start": [
335,
335
],
"text": [
" ১৭৭৪",
" ১৭৭৪"
]
} |
bn_wiki_0745_04 | আলেসান্দ্রো ভোল্টা | আলেসান্দ্রো গিউসিপ্পে এন্টনিও আনাস্তাসিও ভোল্টা (জন্ম: ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৭৪৫ - মৃত্যু: ৫ মার্চ, ১৮২৭) ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে বিদ্যুৎ শক্তি উদ্ভাবনে পথিকৃৎ ছিলেন। অষ্টাদশ শতকে প্রথম ব্যাটারী বা বিদ্যুৎ কোষ আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি চীরস্মরণীয় হয়ে রয়েছেন। তিনি কোমোয় জন্মগ্রহণ করেন। সেখানকার এক সরকারি বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। ১৭৭৪ সালে কোমো'র রয়্যাল স্কুলে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। এর পরের বছর তিনি ইলেক্ট্রোফোরাস আবিষ্কার করেন যা থেকে তিনি স্থির বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম হয়েছিলেন। তার নামানুসারে এসআই একক পদ্ধতিতে বৈদ্যুতিক বিভবের এককের নাম রাখা হয়েছে ভোল্ট। সুইস সীমান্তের কাছাকাছি বর্তমান ইতালির উত্তরাঞ্চলীয় শহর কোমো'য় ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৭৪৫ তারিখে ভোল্টা জন্মগ্রহণ করেন।
ইলেক্ট্রোফরাসের মানোন্নয়নে কাজ করেন এবং এর সাহায্যে স্থির বিদ্যুৎ তৈরী করেন। এ আবিষ্কারটি ছিল ভীষণ ব্যয়বহুল যা একই পদ্ধতিতে ১৭৬২ সালে সুইডিশ যোহন উইকের মেশিন পরিচালনার ব্যয়কে হার মানিয়েছিল। গ্যালভানিক ক্রিয়া সংক্রান্ত ব্যাপারে লুইজি গ্যালভানি'র সাথে মতপার্থক্যের কারণে আলেসান্দ্রো ভোল্টা ১৮০০ খ্রীস্টাব্দে আধুনিক ব্যাটারীর প্রাচীন সংস্করণ ভোল্টার স্তুপ তৈরি করেন। ভোল্টা আবিষ্কার করেন যে, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে কার্যকর ধাতব পদার্থ হচ্ছে দস্তা ও রূপা। ১৮৮০-এর দশকে আন্তর্জাতিক বৈদ্যুতিক সম্মেলন (বর্তমানে আন্তর্জাতিক ইলেক্ট্রো-টেকনিকাল কমিশন) বৈদ্যুতিক বিভবের (শক্তির) একক হিসাবে ভোল্টকে অনুমোদন করে।
১৭৭৬-৭৮ সালের মধ্যে রসায়নশাস্ত্রে গ্যাস বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। তিনি মিথেন গ্যাস আবিষ্কার করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন কর্তৃক 'প্রজ্জ্বলমান বাতাস' শিরোনামের লেখাটি পত্রিকায় পড়ে তিনি ইতালির বিভিন্ন এলাকায় অনুসন্ধান কর্ম অব্যাহত রাখেন। অতঃপর নভেম্বর, ১৭৭৬ সালে ম্যাগিওর হ্রদে মিথেনের দেখা পান। এরপর ১৭৭৮ সালে মিথেনকে জমাটবদ্ধ করার সক্ষমতা দেখান। | এসআই একক পদ্ধতিতে বৈদ্যুতিক বিভবের এককের নাম কী? | {
"answer_start": [
26,
26
],
"text": [
"ভোল্ট ",
"ভোল্ট "
]
} |
bn_wiki_0745_05 | আলেসান্দ্রো ভোল্টা | আলেসান্দ্রো গিউসিপ্পে এন্টনিও আনাস্তাসিও ভোল্টা (জন্ম: ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৭৪৫ - মৃত্যু: ৫ মার্চ, ১৮২৭) ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে বিদ্যুৎ শক্তি উদ্ভাবনে পথিকৃৎ ছিলেন। অষ্টাদশ শতকে প্রথম ব্যাটারী বা বিদ্যুৎ কোষ আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি চীরস্মরণীয় হয়ে রয়েছেন। তিনি কোমোয় জন্মগ্রহণ করেন। সেখানকার এক সরকারি বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। ১৭৭৪ সালে কোমো'র রয়্যাল স্কুলে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। এর পরের বছর তিনি ইলেক্ট্রোফোরাস আবিষ্কার করেন যা থেকে তিনি স্থির বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম হয়েছিলেন। তার নামানুসারে এসআই একক পদ্ধতিতে বৈদ্যুতিক বিভবের এককের নাম রাখা হয়েছে ভোল্ট। সুইস সীমান্তের কাছাকাছি বর্তমান ইতালির উত্তরাঞ্চলীয় শহর কোমো'য় ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৭৪৫ তারিখে ভোল্টা জন্মগ্রহণ করেন।
ইলেক্ট্রোফরাসের মানোন্নয়নে কাজ করেন এবং এর সাহায্যে স্থির বিদ্যুৎ তৈরী করেন। এ আবিষ্কারটি ছিল ভীষণ ব্যয়বহুল যা একই পদ্ধতিতে ১৭৬২ সালে সুইডিশ যোহন উইকের মেশিন পরিচালনার ব্যয়কে হার মানিয়েছিল। গ্যালভানিক ক্রিয়া সংক্রান্ত ব্যাপারে লুইজি গ্যালভানি'র সাথে মতপার্থক্যের কারণে আলেসান্দ্রো ভোল্টা ১৮০০ খ্রীস্টাব্দে আধুনিক ব্যাটারীর প্রাচীন সংস্করণ ভোল্টার স্তুপ তৈরি করেন। ভোল্টা আবিষ্কার করেন যে, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে কার্যকর ধাতব পদার্থ হচ্ছে দস্তা ও রূপা। ১৮৮০-এর দশকে আন্তর্জাতিক বৈদ্যুতিক সম্মেলন (বর্তমানে আন্তর্জাতিক ইলেক্ট্রো-টেকনিকাল কমিশন) বৈদ্যুতিক বিভবের (শক্তির) একক হিসাবে ভোল্টকে অনুমোদন করে।
১৭৭৬-৭৮ সালের মধ্যে রসায়নশাস্ত্রে গ্যাস বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। তিনি মিথেন গ্যাস আবিষ্কার করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন কর্তৃক 'প্রজ্জ্বলমান বাতাস' শিরোনামের লেখাটি পত্রিকায় পড়ে তিনি ইতালির বিভিন্ন এলাকায় অনুসন্ধান কর্ম অব্যাহত রাখেন। অতঃপর নভেম্বর, ১৭৭৬ সালে ম্যাগিওর হ্রদে মিথেনের দেখা পান। এরপর ১৭৭৮ সালে মিথেনকে জমাটবদ্ধ করার সক্ষমতা দেখান। | ভোল্টার পিতার নাম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1202_01 | সিরাকুজা | ২০১৬ সালে,১২২,০৫১ জন মানুষ সিরাকুজায়,বাস করত। যার মধ্যে ৪৮.৭% পুরুষ এবং ৫১.৩% নারী ছিল। অপ্রাপ্তবয়স্করা (১৮ বছর বা তার চেয়ে কম বয়সী শিশু) মোট জনসংখ্যার ১৮.৯ শতাংশ পেনশনভোগীদের তুলনায় ১৬.৯ শতাংশ। শহরের অধিবাসীদের গড় বয়স ৪২ বছর । ২০০২ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে (পাঁচ বছরে), সিরাকুজার জনসংখ্যা ০.৫ শতাংশ কমে গেছে, অন্যদিকে ইতালির জনসংখ্যা সামগ্রিকভাবে ৩.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সিরাকুজার বর্তমান জন্ম হার ইতালীয় গড় ৯.৪৫% এর তুলনায় ৯.৭৫%। সিরাকুজায় বিভিন্ন জাতি ও সংস্কৃতির লোক দেখা যায়। এর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা যায় বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষের আগমনকে। ২০০৬ সালের জরিপ অনুযায়ী, জনসংখ্যার ৯৭.৯% ইতালীয় বংশোদ্ভূত ছিল। বেশিরভাগ অভিবাসী দল অন্যান্য ইউরোপীয় দেশ (বিশেষ করে পোল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্য)থেকে এসেছে: যাদের সংখ্যা ০.৬%, উত্তর আফ্রিকা (বেশীরভাগ তিউনিশিয়া) দক্ষিণ এশিয়া থেকে আগমনকারীদের সংখ্যা ক্রমানুসারে ০.৫%, এবং ০.৪%। | ২০১৬ সালে সিরাকুজার মোট জনসংখ্যার কত শতাংশ পুরুষ ছিল? | {
"answer_start": [
57,
57
],
"text": [
"৪৮.৭%",
"৪৮.৭%"
]
} |
bn_wiki_1202_02 | সিরাকুজা | ২০১৬ সালে,১২২,০৫১ জন মানুষ সিরাকুজায়,বাস করত। যার মধ্যে ৪৮.৭% পুরুষ এবং ৫১.৩% নারী ছিল। অপ্রাপ্তবয়স্করা (১৮ বছর বা তার চেয়ে কম বয়সী শিশু) মোট জনসংখ্যার ১৮.৯ শতাংশ পেনশনভোগীদের তুলনায় ১৬.৯ শতাংশ। শহরের অধিবাসীদের গড় বয়স ৪২ বছর । ২০০২ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে (পাঁচ বছরে), সিরাকুজার জনসংখ্যা ০.৫ শতাংশ কমে গেছে, অন্যদিকে ইতালির জনসংখ্যা সামগ্রিকভাবে ৩.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সিরাকুজার বর্তমান জন্ম হার ইতালীয় গড় ৯.৪৫% এর তুলনায় ৯.৭৫%। সিরাকুজায় বিভিন্ন জাতি ও সংস্কৃতির লোক দেখা যায়। এর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা যায় বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষের আগমনকে। ২০০৬ সালের জরিপ অনুযায়ী, জনসংখ্যার ৯৭.৯% ইতালীয় বংশোদ্ভূত ছিল। বেশিরভাগ অভিবাসী দল অন্যান্য ইউরোপীয় দেশ (বিশেষ করে পোল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্য)থেকে এসেছে: যাদের সংখ্যা ০.৬%, উত্তর আফ্রিকা (বেশীরভাগ তিউনিশিয়া) দক্ষিণ এশিয়া থেকে আগমনকারীদের সংখ্যা ক্রমানুসারে ০.৫%, এবং ০.৪%। | ২০১৬ সালে সিরাকুজার মোট জনসংখ্যার কত শতাংশ নারী ছিল? | {
"answer_start": [
73,
73
],
"text": [
"৫১.৩%",
"৫১.৩%"
]
} |
bn_wiki_1202_03 | সিরাকুজা | ২০১৬ সালে,১২২,০৫১ জন মানুষ সিরাকুজায়,বাস করত। যার মধ্যে ৪৮.৭% পুরুষ এবং ৫১.৩% নারী ছিল। অপ্রাপ্তবয়স্করা (১৮ বছর বা তার চেয়ে কম বয়সী শিশু) মোট জনসংখ্যার ১৮.৯ শতাংশ পেনশনভোগীদের তুলনায় ১৬.৯ শতাংশ। শহরের অধিবাসীদের গড় বয়স ৪২ বছর । ২০০২ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে (পাঁচ বছরে), সিরাকুজার জনসংখ্যা ০.৫ শতাংশ কমে গেছে, অন্যদিকে ইতালির জনসংখ্যা সামগ্রিকভাবে ৩.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সিরাকুজার বর্তমান জন্ম হার ইতালীয় গড় ৯.৪৫% এর তুলনায় ৯.৭৫%। সিরাকুজায় বিভিন্ন জাতি ও সংস্কৃতির লোক দেখা যায়। এর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা যায় বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষের আগমনকে। ২০০৬ সালের জরিপ অনুযায়ী, জনসংখ্যার ৯৭.৯% ইতালীয় বংশোদ্ভূত ছিল। বেশিরভাগ অভিবাসী দল অন্যান্য ইউরোপীয় দেশ (বিশেষ করে পোল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্য)থেকে এসেছে: যাদের সংখ্যা ০.৬%, উত্তর আফ্রিকা (বেশীরভাগ তিউনিশিয়া) দক্ষিণ এশিয়া থেকে আগমনকারীদের সংখ্যা ক্রমানুসারে ০.৫%, এবং ০.৪%। | সিরাকুজা শহরের অধিবাসীদের গড় বয়স কত? | {
"answer_start": [
226,
226
],
"text": [
"৪২",
"৪২"
]
} |
bn_wiki_1202_04 | সিরাকুজা | ২০১৬ সালে,১২২,০৫১ জন মানুষ সিরাকুজায়,বাস করত। যার মধ্যে ৪৮.৭% পুরুষ এবং ৫১.৩% নারী ছিল। অপ্রাপ্তবয়স্করা (১৮ বছর বা তার চেয়ে কম বয়সী শিশু) মোট জনসংখ্যার ১৮.৯ শতাংশ পেনশনভোগীদের তুলনায় ১৬.৯ শতাংশ। শহরের অধিবাসীদের গড় বয়স ৪২ বছর । ২০০২ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে (পাঁচ বছরে), সিরাকুজার জনসংখ্যা ০.৫ শতাংশ কমে গেছে, অন্যদিকে ইতালির জনসংখ্যা সামগ্রিকভাবে ৩.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সিরাকুজার বর্তমান জন্ম হার ইতালীয় গড় ৯.৪৫% এর তুলনায় ৯.৭৫%। সিরাকুজায় বিভিন্ন জাতি ও সংস্কৃতির লোক দেখা যায়। এর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা যায় বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষের আগমনকে। ২০০৬ সালের জরিপ অনুযায়ী, জনসংখ্যার ৯৭.৯% ইতালীয় বংশোদ্ভূত ছিল। বেশিরভাগ অভিবাসী দল অন্যান্য ইউরোপীয় দেশ (বিশেষ করে পোল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্য)থেকে এসেছে: যাদের সংখ্যা ০.৬%, উত্তর আফ্রিকা (বেশীরভাগ তিউনিশিয়া) দক্ষিণ এশিয়া থেকে আগমনকারীদের সংখ্যা ক্রমানুসারে ০.৫%, এবং ০.৪%। | কে সিরাকুজা কে সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রীক শহর হিসেবে বর্ণনা করেছেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1202_05 | সিরাকুজা | ২০১৬ সালে,১২২,০৫১ জন মানুষ সিরাকুজায়,বাস করত। যার মধ্যে ৪৮.৭% পুরুষ এবং ৫১.৩% নারী ছিল। অপ্রাপ্তবয়স্করা (১৮ বছর বা তার চেয়ে কম বয়সী শিশু) মোট জনসংখ্যার ১৮.৯ শতাংশ পেনশনভোগীদের তুলনায় ১৬.৯ শতাংশ। শহরের অধিবাসীদের গড় বয়স ৪২ বছর । ২০০২ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে (পাঁচ বছরে), সিরাকুজার জনসংখ্যা ০.৫ শতাংশ কমে গেছে, অন্যদিকে ইতালির জনসংখ্যা সামগ্রিকভাবে ৩.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সিরাকুজার বর্তমান জন্ম হার ইতালীয় গড় ৯.৪৫% এর তুলনায় ৯.৭৫%। সিরাকুজায় বিভিন্ন জাতি ও সংস্কৃতির লোক দেখা যায়। এর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা যায় বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষের আগমনকে। ২০০৬ সালের জরিপ অনুযায়ী, জনসংখ্যার ৯৭.৯% ইতালীয় বংশোদ্ভূত ছিল। বেশিরভাগ অভিবাসী দল অন্যান্য ইউরোপীয় দেশ (বিশেষ করে পোল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্য)থেকে এসেছে: যাদের সংখ্যা ০.৬%, উত্তর আফ্রিকা (বেশীরভাগ তিউনিশিয়া) দক্ষিণ এশিয়া থেকে আগমনকারীদের সংখ্যা ক্রমানুসারে ০.৫%, এবং ০.৪%। | নিকোলা ডি সিমোনে স্টেডিয়ামের ধারণ ক্ষমতা কত? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0417_01 | টেসলা ইনকর্পোরেশন ইতিহাস | মাস্ক কোম্পানিতে সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করেন এবং বিস্তারিত পর্যায়ে রোডস্টারের নকশা তৈরির তত্ত্বাবধান করেন কিন্তু দৈনন্দিন ব্যবসায়িক অপারেশনে তিনি গভীরভাবে জড়িত ছিলেন না। শুরু থেকে মাস্ক ধারাবাহিকভাবে টেসলার দীর্ঘমেয়াদী কৌশলগত লক্ষ্য বজায় রাখেন যা ছিল সাশ্রয়ী মূল্যের বৈদ্যুতিক যানবাহন তৈরি করা। টেসলার প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল প্রিমিয়ার স্পোর্টস কার তৈরি করা তারপর সেডান এবং সাশ্রয়ী মূল্যের কম্প্যাক্ট সহ আরো মূলধারার যানবাহনে যাওয়া।
ফেব্রুয়ারি ২০০৬ সালে, মাস্ক টেসলা বি সিরিজের জন্য $১৩ মিলিয়ন বিনিয়োগ রাউন্ড নেতৃত্ব যা তহবিল দলে ভালর ইকুইটি পার্টনার্স যোগ করে। মাস্ক প্রযুক্তি অংশীদারদের সাথে ২০০৬ সালের মে মাসে তৃতীয় ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের রাউন্ডের নেতৃত্ব দেন। এই রাউন্ডে গুগলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রিন এবং ল্যারি পেজ, প্রাক্তন ইবে প্রেসিডেন্ট জেফ স্কোল, হায়াতের উত্তরাধিকারী নিক প্রিটজকার এবং ভিসি ফার্ম ড্রাপার ফিশার জুরভেটসন, মকর ব্যবস্থাপনা এবং বে এরিয়া ইকুইটি ফান্ড সহ বিশিষ্ট উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ অন্তর্ভুক্ত ছিল। মাস্ক মে ২০০৮ সালে চতুর্থ রাউন্ডে নেতৃত্ব দেন যা আরো $৪০,১৬৭,৫৩০ অর্থায়ন যোগ করে, এবং ব্যক্তিগত অর্থায়নের মাধ্যমে মোট বিনিয়োগ $১০০ মিলিয়নে চলে আসে।
টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের তালিকা
১ মার্টিন এবারহার্ড (২০০৪-২০০৭)
২ জেয়েভ দ্রোরি (২০০৭-২০০৮)
৩ এলন মাস্ক (২০০৮-বর্তমান)
আইপিও, মডেল এস এবং মডেল এক্স
জানুয়ারী ২০১০ সালে টেসলা মার্কিন এনার্জি ডিপার্টমেন্ট বিভাগ থেকে $৪৬৫ মিলিয়ন ঋণ পায়, যা এটি ২০১৩ সালে পরিশোধ করা হয়।
মে ২০১০ সালে, টেসলা ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ক্যালিফোর্নিয়ার ফ্রেমন্টের টেসলা ফ্যাক্টরি ক্রয় এবং অক্টোবর ২০১০ সালে যেখানে মডেল এস উৎপাদনের পরিকল্পনা করে।
২৯ জুন, ২০১০ তারিখে টেসলা মোটরস নাসডাকে তাদের প্রাথমিক পাবলিক অফার (আইপিও) চালু করে, যা প্রথম আমেরিকান গাড়ি কোম্পানি ১৯৫৬ ফোর্ড মোটরর্সের পর দ্বিতীয় কোম্পানির আইপিও ছিল।
জুন ২০১২ সালে, টেসলা তাদের দ্বিতীয় গাড়ি বিলাসবহুল সেডান মডেল এস এবং প্রথম এসইউভি মডেল এক্স সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে চালু করে।
এপ্রিল ২০১৫ সালে কোম্পানিটি তাদের পাওয়ারওয়াল বাড়ি এবং পাওয়ারপ্যাক শিল্পের ব্যাটারি প্যাক উন্মোচন এবং উন্মোচনের এক সপ্তাহের মধ্যে $৮০০ মিলিয়ন মূল্যের অর্ডার পায়।
সোলারসিটি, মডেল ৩, এবং মডেল ওয়াই
নভেম্বর ২০১৬ সালে টেসলা সোলারসিটি অধিগ্রহণ করে এবং কয়েক মাস পরে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে টেসলা মোটরস তার নাম টেসলা ইনকর্পোরেশন নামে পরিবর্তিত করে সম্প্রসারিত ব্যবসার পরিধি আরো ভালোভাবে প্রতিফলিত করে। টেসলা একই বছরের জুলাই মাসে সেডান মডেল ৩ বিক্রি শুরু করে। এইসময় টেসলা তাদের সমাজসেবামূলক প্রচেষ্টাও শুরু করে। টেসলা ২০১৭ সালে দুর্যোগ কবলিত এলাকায় এলাকায় সৌর বিদ্যুতের ব্যবস্থা করে। ২০১৮ সালের জুলাই মাসে কোম্পানিটি নেভাদার কে-১২ কে স্টেম শিক্ষায় ৩৭.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দান করে। ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে টেসলা কোভিড-১৯ মহামারী প্রতিরোধে চীনা সিডিসিকে ৫ মিলিয়ন ইউয়ান (৭২৩,০০০ মার্কিন ডলার) দান করে।
মার্চ ২০২০ সালে, টেসলা মডেল ওয়াই ক্রসওভার ডেলিভারি শুরু করে।
২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে ঘোষণা করা হয় যে কোম্পানিটি ২০২০ সালে অর্ধ মিলিয়ন গাড়ি নির্মাণের লক্ষ্য পূর্ণ করেছে। | টেসলার দীর্ঘমেয়াদী কৌশলগত লক্ষ্য কী ছিল? | {
"answer_start": [
254,
254
],
"text": [
"সাশ্রয়ী মূল্যের বৈদ্যুতিক যানবাহন তৈরি করা",
"সাশ্রয়ী মূল্যের বৈদ্যুতিক যানবাহন তৈরি করা"
]
} |
bn_wiki_0417_02 | টেসলা ইনকর্পোরেশন ইতিহাস | মাস্ক কোম্পানিতে সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করেন এবং বিস্তারিত পর্যায়ে রোডস্টারের নকশা তৈরির তত্ত্বাবধান করেন কিন্তু দৈনন্দিন ব্যবসায়িক অপারেশনে তিনি গভীরভাবে জড়িত ছিলেন না। শুরু থেকে মাস্ক ধারাবাহিকভাবে টেসলার দীর্ঘমেয়াদী কৌশলগত লক্ষ্য বজায় রাখেন যা ছিল সাশ্রয়ী মূল্যের বৈদ্যুতিক যানবাহন তৈরি করা। টেসলার প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল প্রিমিয়ার স্পোর্টস কার তৈরি করা তারপর সেডান এবং সাশ্রয়ী মূল্যের কম্প্যাক্ট সহ আরো মূলধারার যানবাহনে যাওয়া।
ফেব্রুয়ারি ২০০৬ সালে, মাস্ক টেসলা বি সিরিজের জন্য $১৩ মিলিয়ন বিনিয়োগ রাউন্ড নেতৃত্ব যা তহবিল দলে ভালর ইকুইটি পার্টনার্স যোগ করে। মাস্ক প্রযুক্তি অংশীদারদের সাথে ২০০৬ সালের মে মাসে তৃতীয় ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের রাউন্ডের নেতৃত্ব দেন। এই রাউন্ডে গুগলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রিন এবং ল্যারি পেজ, প্রাক্তন ইবে প্রেসিডেন্ট জেফ স্কোল, হায়াতের উত্তরাধিকারী নিক প্রিটজকার এবং ভিসি ফার্ম ড্রাপার ফিশার জুরভেটসন, মকর ব্যবস্থাপনা এবং বে এরিয়া ইকুইটি ফান্ড সহ বিশিষ্ট উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ অন্তর্ভুক্ত ছিল। মাস্ক মে ২০০৮ সালে চতুর্থ রাউন্ডে নেতৃত্ব দেন যা আরো $৪০,১৬৭,৫৩০ অর্থায়ন যোগ করে, এবং ব্যক্তিগত অর্থায়নের মাধ্যমে মোট বিনিয়োগ $১০০ মিলিয়নে চলে আসে।
টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের তালিকা
১ মার্টিন এবারহার্ড (২০০৪-২০০৭)
২ জেয়েভ দ্রোরি (২০০৭-২০০৮)
৩ এলন মাস্ক (২০০৮-বর্তমান)
আইপিও, মডেল এস এবং মডেল এক্স
জানুয়ারী ২০১০ সালে টেসলা মার্কিন এনার্জি ডিপার্টমেন্ট বিভাগ থেকে $৪৬৫ মিলিয়ন ঋণ পায়, যা এটি ২০১৩ সালে পরিশোধ করা হয়।
মে ২০১০ সালে, টেসলা ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ক্যালিফোর্নিয়ার ফ্রেমন্টের টেসলা ফ্যাক্টরি ক্রয় এবং অক্টোবর ২০১০ সালে যেখানে মডেল এস উৎপাদনের পরিকল্পনা করে।
২৯ জুন, ২০১০ তারিখে টেসলা মোটরস নাসডাকে তাদের প্রাথমিক পাবলিক অফার (আইপিও) চালু করে, যা প্রথম আমেরিকান গাড়ি কোম্পানি ১৯৫৬ ফোর্ড মোটরর্সের পর দ্বিতীয় কোম্পানির আইপিও ছিল।
জুন ২০১২ সালে, টেসলা তাদের দ্বিতীয় গাড়ি বিলাসবহুল সেডান মডেল এস এবং প্রথম এসইউভি মডেল এক্স সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে চালু করে।
এপ্রিল ২০১৫ সালে কোম্পানিটি তাদের পাওয়ারওয়াল বাড়ি এবং পাওয়ারপ্যাক শিল্পের ব্যাটারি প্যাক উন্মোচন এবং উন্মোচনের এক সপ্তাহের মধ্যে $৮০০ মিলিয়ন মূল্যের অর্ডার পায়।
সোলারসিটি, মডেল ৩, এবং মডেল ওয়াই
নভেম্বর ২০১৬ সালে টেসলা সোলারসিটি অধিগ্রহণ করে এবং কয়েক মাস পরে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে টেসলা মোটরস তার নাম টেসলা ইনকর্পোরেশন নামে পরিবর্তিত করে সম্প্রসারিত ব্যবসার পরিধি আরো ভালোভাবে প্রতিফলিত করে। টেসলা একই বছরের জুলাই মাসে সেডান মডেল ৩ বিক্রি শুরু করে। এইসময় টেসলা তাদের সমাজসেবামূলক প্রচেষ্টাও শুরু করে। টেসলা ২০১৭ সালে দুর্যোগ কবলিত এলাকায় এলাকায় সৌর বিদ্যুতের ব্যবস্থা করে। ২০১৮ সালের জুলাই মাসে কোম্পানিটি নেভাদার কে-১২ কে স্টেম শিক্ষায় ৩৭.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দান করে। ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে টেসলা কোভিড-১৯ মহামারী প্রতিরোধে চীনা সিডিসিকে ৫ মিলিয়ন ইউয়ান (৭২৩,০০০ মার্কিন ডলার) দান করে।
মার্চ ২০২০ সালে, টেসলা মডেল ওয়াই ক্রসওভার ডেলিভারি শুরু করে।
২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে ঘোষণা করা হয় যে কোম্পানিটি ২০২০ সালে অর্ধ মিলিয়ন গাড়ি নির্মাণের লক্ষ্য পূর্ণ করেছে। | জানুয়ারী ২০১০ সালে টেসলা মার্কিন এনার্জি ডিপার্টমেন্ট বিভাগ থেকে কত মিলিয়ন ঋণ পায়? | {
"answer_start": [
1318,
1318
],
"text": [
"$৪৬৫",
"$৪৬৫"
]
} |
bn_wiki_0417_03 | টেসলা ইনকর্পোরেশন ইতিহাস | মাস্ক কোম্পানিতে সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করেন এবং বিস্তারিত পর্যায়ে রোডস্টারের নকশা তৈরির তত্ত্বাবধান করেন কিন্তু দৈনন্দিন ব্যবসায়িক অপারেশনে তিনি গভীরভাবে জড়িত ছিলেন না। শুরু থেকে মাস্ক ধারাবাহিকভাবে টেসলার দীর্ঘমেয়াদী কৌশলগত লক্ষ্য বজায় রাখেন যা ছিল সাশ্রয়ী মূল্যের বৈদ্যুতিক যানবাহন তৈরি করা। টেসলার প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল প্রিমিয়ার স্পোর্টস কার তৈরি করা তারপর সেডান এবং সাশ্রয়ী মূল্যের কম্প্যাক্ট সহ আরো মূলধারার যানবাহনে যাওয়া।
ফেব্রুয়ারি ২০০৬ সালে, মাস্ক টেসলা বি সিরিজের জন্য $১৩ মিলিয়ন বিনিয়োগ রাউন্ড নেতৃত্ব যা তহবিল দলে ভালর ইকুইটি পার্টনার্স যোগ করে। মাস্ক প্রযুক্তি অংশীদারদের সাথে ২০০৬ সালের মে মাসে তৃতীয় ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের রাউন্ডের নেতৃত্ব দেন। এই রাউন্ডে গুগলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রিন এবং ল্যারি পেজ, প্রাক্তন ইবে প্রেসিডেন্ট জেফ স্কোল, হায়াতের উত্তরাধিকারী নিক প্রিটজকার এবং ভিসি ফার্ম ড্রাপার ফিশার জুরভেটসন, মকর ব্যবস্থাপনা এবং বে এরিয়া ইকুইটি ফান্ড সহ বিশিষ্ট উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ অন্তর্ভুক্ত ছিল। মাস্ক মে ২০০৮ সালে চতুর্থ রাউন্ডে নেতৃত্ব দেন যা আরো $৪০,১৬৭,৫৩০ অর্থায়ন যোগ করে, এবং ব্যক্তিগত অর্থায়নের মাধ্যমে মোট বিনিয়োগ $১০০ মিলিয়নে চলে আসে।
টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের তালিকা
১ মার্টিন এবারহার্ড (২০০৪-২০০৭)
২ জেয়েভ দ্রোরি (২০০৭-২০০৮)
৩ এলন মাস্ক (২০০৮-বর্তমান)
আইপিও, মডেল এস এবং মডেল এক্স
জানুয়ারী ২০১০ সালে টেসলা মার্কিন এনার্জি ডিপার্টমেন্ট বিভাগ থেকে $৪৬৫ মিলিয়ন ঋণ পায়, যা এটি ২০১৩ সালে পরিশোধ করা হয়।
মে ২০১০ সালে, টেসলা ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ক্যালিফোর্নিয়ার ফ্রেমন্টের টেসলা ফ্যাক্টরি ক্রয় এবং অক্টোবর ২০১০ সালে যেখানে মডেল এস উৎপাদনের পরিকল্পনা করে।
২৯ জুন, ২০১০ তারিখে টেসলা মোটরস নাসডাকে তাদের প্রাথমিক পাবলিক অফার (আইপিও) চালু করে, যা প্রথম আমেরিকান গাড়ি কোম্পানি ১৯৫৬ ফোর্ড মোটরর্সের পর দ্বিতীয় কোম্পানির আইপিও ছিল।
জুন ২০১২ সালে, টেসলা তাদের দ্বিতীয় গাড়ি বিলাসবহুল সেডান মডেল এস এবং প্রথম এসইউভি মডেল এক্স সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে চালু করে।
এপ্রিল ২০১৫ সালে কোম্পানিটি তাদের পাওয়ারওয়াল বাড়ি এবং পাওয়ারপ্যাক শিল্পের ব্যাটারি প্যাক উন্মোচন এবং উন্মোচনের এক সপ্তাহের মধ্যে $৮০০ মিলিয়ন মূল্যের অর্ডার পায়।
সোলারসিটি, মডেল ৩, এবং মডেল ওয়াই
নভেম্বর ২০১৬ সালে টেসলা সোলারসিটি অধিগ্রহণ করে এবং কয়েক মাস পরে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে টেসলা মোটরস তার নাম টেসলা ইনকর্পোরেশন নামে পরিবর্তিত করে সম্প্রসারিত ব্যবসার পরিধি আরো ভালোভাবে প্রতিফলিত করে। টেসলা একই বছরের জুলাই মাসে সেডান মডেল ৩ বিক্রি শুরু করে। এইসময় টেসলা তাদের সমাজসেবামূলক প্রচেষ্টাও শুরু করে। টেসলা ২০১৭ সালে দুর্যোগ কবলিত এলাকায় এলাকায় সৌর বিদ্যুতের ব্যবস্থা করে। ২০১৮ সালের জুলাই মাসে কোম্পানিটি নেভাদার কে-১২ কে স্টেম শিক্ষায় ৩৭.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দান করে। ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে টেসলা কোভিড-১৯ মহামারী প্রতিরোধে চীনা সিডিসিকে ৫ মিলিয়ন ইউয়ান (৭২৩,০০০ মার্কিন ডলার) দান করে।
মার্চ ২০২০ সালে, টেসলা মডেল ওয়াই ক্রসওভার ডেলিভারি শুরু করে।
২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে ঘোষণা করা হয় যে কোম্পানিটি ২০২০ সালে অর্ধ মিলিয়ন গাড়ি নির্মাণের লক্ষ্য পূর্ণ করেছে। | টেসলা তাদের প্রথম এসইউভি মডেল কত সালে চালু করে? | {
"answer_start": [
1815,
1815
],
"text": [
"২০১৫",
"২০১৫"
]
} |
bn_wiki_0417_04 | টেসলা ইনকর্পোরেশন ইতিহাস | মাস্ক কোম্পানিতে সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করেন এবং বিস্তারিত পর্যায়ে রোডস্টারের নকশা তৈরির তত্ত্বাবধান করেন কিন্তু দৈনন্দিন ব্যবসায়িক অপারেশনে তিনি গভীরভাবে জড়িত ছিলেন না। শুরু থেকে মাস্ক ধারাবাহিকভাবে টেসলার দীর্ঘমেয়াদী কৌশলগত লক্ষ্য বজায় রাখেন যা ছিল সাশ্রয়ী মূল্যের বৈদ্যুতিক যানবাহন তৈরি করা। টেসলার প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল প্রিমিয়ার স্পোর্টস কার তৈরি করা তারপর সেডান এবং সাশ্রয়ী মূল্যের কম্প্যাক্ট সহ আরো মূলধারার যানবাহনে যাওয়া।
ফেব্রুয়ারি ২০০৬ সালে, মাস্ক টেসলা বি সিরিজের জন্য $১৩ মিলিয়ন বিনিয়োগ রাউন্ড নেতৃত্ব যা তহবিল দলে ভালর ইকুইটি পার্টনার্স যোগ করে। মাস্ক প্রযুক্তি অংশীদারদের সাথে ২০০৬ সালের মে মাসে তৃতীয় ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের রাউন্ডের নেতৃত্ব দেন। এই রাউন্ডে গুগলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রিন এবং ল্যারি পেজ, প্রাক্তন ইবে প্রেসিডেন্ট জেফ স্কোল, হায়াতের উত্তরাধিকারী নিক প্রিটজকার এবং ভিসি ফার্ম ড্রাপার ফিশার জুরভেটসন, মকর ব্যবস্থাপনা এবং বে এরিয়া ইকুইটি ফান্ড সহ বিশিষ্ট উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ অন্তর্ভুক্ত ছিল। মাস্ক মে ২০০৮ সালে চতুর্থ রাউন্ডে নেতৃত্ব দেন যা আরো $৪০,১৬৭,৫৩০ অর্থায়ন যোগ করে, এবং ব্যক্তিগত অর্থায়নের মাধ্যমে মোট বিনিয়োগ $১০০ মিলিয়নে চলে আসে।
টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের তালিকা
১ মার্টিন এবারহার্ড (২০০৪-২০০৭)
২ জেয়েভ দ্রোরি (২০০৭-২০০৮)
৩ এলন মাস্ক (২০০৮-বর্তমান)
আইপিও, মডেল এস এবং মডেল এক্স
জানুয়ারী ২০১০ সালে টেসলা মার্কিন এনার্জি ডিপার্টমেন্ট বিভাগ থেকে $৪৬৫ মিলিয়ন ঋণ পায়, যা এটি ২০১৩ সালে পরিশোধ করা হয়।
মে ২০১০ সালে, টেসলা ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ক্যালিফোর্নিয়ার ফ্রেমন্টের টেসলা ফ্যাক্টরি ক্রয় এবং অক্টোবর ২০১০ সালে যেখানে মডেল এস উৎপাদনের পরিকল্পনা করে।
২৯ জুন, ২০১০ তারিখে টেসলা মোটরস নাসডাকে তাদের প্রাথমিক পাবলিক অফার (আইপিও) চালু করে, যা প্রথম আমেরিকান গাড়ি কোম্পানি ১৯৫৬ ফোর্ড মোটরর্সের পর দ্বিতীয় কোম্পানির আইপিও ছিল।
জুন ২০১২ সালে, টেসলা তাদের দ্বিতীয় গাড়ি বিলাসবহুল সেডান মডেল এস এবং প্রথম এসইউভি মডেল এক্স সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে চালু করে।
এপ্রিল ২০১৫ সালে কোম্পানিটি তাদের পাওয়ারওয়াল বাড়ি এবং পাওয়ারপ্যাক শিল্পের ব্যাটারি প্যাক উন্মোচন এবং উন্মোচনের এক সপ্তাহের মধ্যে $৮০০ মিলিয়ন মূল্যের অর্ডার পায়।
সোলারসিটি, মডেল ৩, এবং মডেল ওয়াই
নভেম্বর ২০১৬ সালে টেসলা সোলারসিটি অধিগ্রহণ করে এবং কয়েক মাস পরে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে টেসলা মোটরস তার নাম টেসলা ইনকর্পোরেশন নামে পরিবর্তিত করে সম্প্রসারিত ব্যবসার পরিধি আরো ভালোভাবে প্রতিফলিত করে। টেসলা একই বছরের জুলাই মাসে সেডান মডেল ৩ বিক্রি শুরু করে। এইসময় টেসলা তাদের সমাজসেবামূলক প্রচেষ্টাও শুরু করে। টেসলা ২০১৭ সালে দুর্যোগ কবলিত এলাকায় এলাকায় সৌর বিদ্যুতের ব্যবস্থা করে। ২০১৮ সালের জুলাই মাসে কোম্পানিটি নেভাদার কে-১২ কে স্টেম শিক্ষায় ৩৭.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দান করে। ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে টেসলা কোভিড-১৯ মহামারী প্রতিরোধে চীনা সিডিসিকে ৫ মিলিয়ন ইউয়ান (৭২৩,০০০ মার্কিন ডলার) দান করে।
মার্চ ২০২০ সালে, টেসলা মডেল ওয়াই ক্রসওভার ডেলিভারি শুরু করে।
২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে ঘোষণা করা হয় যে কোম্পানিটি ২০২০ সালে অর্ধ মিলিয়ন গাড়ি নির্মাণের লক্ষ্য পূর্ণ করেছে। | টেসলা কোভিড-১৯ মহামারী প্রতিরোধে চীনা সিডিসিকে কত মার্কিন ডলার দান করে ? | {
"answer_start": [
2615,
2615
],
"text": [
"৭২৩,০০০",
"৭২৩,০০০"
]
} |
bn_wiki_0417_05 | টেসলা ইনকর্পোরেশন ইতিহাস | মাস্ক কোম্পানিতে সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করেন এবং বিস্তারিত পর্যায়ে রোডস্টারের নকশা তৈরির তত্ত্বাবধান করেন কিন্তু দৈনন্দিন ব্যবসায়িক অপারেশনে তিনি গভীরভাবে জড়িত ছিলেন না। শুরু থেকে মাস্ক ধারাবাহিকভাবে টেসলার দীর্ঘমেয়াদী কৌশলগত লক্ষ্য বজায় রাখেন যা ছিল সাশ্রয়ী মূল্যের বৈদ্যুতিক যানবাহন তৈরি করা। টেসলার প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল প্রিমিয়ার স্পোর্টস কার তৈরি করা তারপর সেডান এবং সাশ্রয়ী মূল্যের কম্প্যাক্ট সহ আরো মূলধারার যানবাহনে যাওয়া।
ফেব্রুয়ারি ২০০৬ সালে, মাস্ক টেসলা বি সিরিজের জন্য $১৩ মিলিয়ন বিনিয়োগ রাউন্ড নেতৃত্ব যা তহবিল দলে ভালর ইকুইটি পার্টনার্স যোগ করে। মাস্ক প্রযুক্তি অংশীদারদের সাথে ২০০৬ সালের মে মাসে তৃতীয় ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের রাউন্ডের নেতৃত্ব দেন। এই রাউন্ডে গুগলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রিন এবং ল্যারি পেজ, প্রাক্তন ইবে প্রেসিডেন্ট জেফ স্কোল, হায়াতের উত্তরাধিকারী নিক প্রিটজকার এবং ভিসি ফার্ম ড্রাপার ফিশার জুরভেটসন, মকর ব্যবস্থাপনা এবং বে এরিয়া ইকুইটি ফান্ড সহ বিশিষ্ট উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ অন্তর্ভুক্ত ছিল। মাস্ক মে ২০০৮ সালে চতুর্থ রাউন্ডে নেতৃত্ব দেন যা আরো $৪০,১৬৭,৫৩০ অর্থায়ন যোগ করে, এবং ব্যক্তিগত অর্থায়নের মাধ্যমে মোট বিনিয়োগ $১০০ মিলিয়নে চলে আসে।
টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের তালিকা
১ মার্টিন এবারহার্ড (২০০৪-২০০৭)
২ জেয়েভ দ্রোরি (২০০৭-২০০৮)
৩ এলন মাস্ক (২০০৮-বর্তমান)
আইপিও, মডেল এস এবং মডেল এক্স
জানুয়ারী ২০১০ সালে টেসলা মার্কিন এনার্জি ডিপার্টমেন্ট বিভাগ থেকে $৪৬৫ মিলিয়ন ঋণ পায়, যা এটি ২০১৩ সালে পরিশোধ করা হয়।
মে ২০১০ সালে, টেসলা ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ক্যালিফোর্নিয়ার ফ্রেমন্টের টেসলা ফ্যাক্টরি ক্রয় এবং অক্টোবর ২০১০ সালে যেখানে মডেল এস উৎপাদনের পরিকল্পনা করে।
২৯ জুন, ২০১০ তারিখে টেসলা মোটরস নাসডাকে তাদের প্রাথমিক পাবলিক অফার (আইপিও) চালু করে, যা প্রথম আমেরিকান গাড়ি কোম্পানি ১৯৫৬ ফোর্ড মোটরর্সের পর দ্বিতীয় কোম্পানির আইপিও ছিল।
জুন ২০১২ সালে, টেসলা তাদের দ্বিতীয় গাড়ি বিলাসবহুল সেডান মডেল এস এবং প্রথম এসইউভি মডেল এক্স সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে চালু করে।
এপ্রিল ২০১৫ সালে কোম্পানিটি তাদের পাওয়ারওয়াল বাড়ি এবং পাওয়ারপ্যাক শিল্পের ব্যাটারি প্যাক উন্মোচন এবং উন্মোচনের এক সপ্তাহের মধ্যে $৮০০ মিলিয়ন মূল্যের অর্ডার পায়।
সোলারসিটি, মডেল ৩, এবং মডেল ওয়াই
নভেম্বর ২০১৬ সালে টেসলা সোলারসিটি অধিগ্রহণ করে এবং কয়েক মাস পরে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে টেসলা মোটরস তার নাম টেসলা ইনকর্পোরেশন নামে পরিবর্তিত করে সম্প্রসারিত ব্যবসার পরিধি আরো ভালোভাবে প্রতিফলিত করে। টেসলা একই বছরের জুলাই মাসে সেডান মডেল ৩ বিক্রি শুরু করে। এইসময় টেসলা তাদের সমাজসেবামূলক প্রচেষ্টাও শুরু করে। টেসলা ২০১৭ সালে দুর্যোগ কবলিত এলাকায় এলাকায় সৌর বিদ্যুতের ব্যবস্থা করে। ২০১৮ সালের জুলাই মাসে কোম্পানিটি নেভাদার কে-১২ কে স্টেম শিক্ষায় ৩৭.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দান করে। ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে টেসলা কোভিড-১৯ মহামারী প্রতিরোধে চীনা সিডিসিকে ৫ মিলিয়ন ইউয়ান (৭২৩,০০০ মার্কিন ডলার) দান করে।
মার্চ ২০২০ সালে, টেসলা মডেল ওয়াই ক্রসওভার ডেলিভারি শুরু করে।
২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে ঘোষণা করা হয় যে কোম্পানিটি ২০২০ সালে অর্ধ মিলিয়ন গাড়ি নির্মাণের লক্ষ্য পূর্ণ করেছে। | টেসলা ইনকর্পোরেশন কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2660_01 | নাথুরাম গডসে | নাথুরাম বিনায়ক গডসে (১৯ মে ১৯১০ - ১৫ নভেম্বর ১৯৪৯) মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর ঘাতক আরএসএস সদস্য , যিনি ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারী নয়াদিল্লীতে খুব কাছ থেকে গান্ধীর বুকে তিনবার গুলি চালিয়েছিলেন। মহারাষ্ট্রের পুনে থেকে আসা হিন্দু জাতীয়তাবাদের একজন আইনজীবী গডসে বিশ্বাস করেতেন যে, গান্ধী ভারত বিভাগের সময় ভারতের মুসলমানদের রাজনৈতিক দাবির পক্ষে ছিলেন, নারায়ণ আপ্তে এবং আরও ছয় জনের মিলে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান বিচারের পরে, ১৯৪৯ সালের ৮ নভেম্বর গডসেকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ১৯৪৯ সালের ১৫ নভেম্বর আম্বালা কেন্দ্রীয় কারাগারে তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছিল।
নাথুরাম বিনায়কক গডসে জন্মগ্রহণ করেছিলেন মহারাষ্ট্রীয় চিত্পবন ব্রাহ্মণ পরিবারে। তাঁর পিতা বিনায়ক বামনরাও গোডসে ডাক কর্মচারী ছিলেন; তাঁর মা ছিলেন লক্ষ্মী (না গোদাভরী)। জন্মের সময় তাঁর নাম হয় রামচন্দ্র। দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার কারণে তাঁর নাম দেওয়া হয়েছিল নাথুরাম। তাঁর জন্মের আগে তাঁর মা-বাবার তিন ছেলে ও এক মেয়ে ছিল, তিনটি ছেলেই শৈশবে মারা গিয়েছিল। এই অভিশাপের ভয়ে রামচন্দ্রের জীবনের প্রথম কয়েক বছর ধরে মেয়ে হিসাবে বড় করা হয়েছিল, যার মধ্যে তার নাক ফোঁড়ানো এবং নাকের গয়না (মারাঠি ভাষায় নাথ ) পরানো হয়েছিল। তারপরেই তিনি "নাথুরাম" (আক্ষরিক অর্থে "নাকের গয়না সহ রাম") ডাকনাম অর্জন করেছিলেন। তার ছোট ভাইয়ের জন্মের পরে, তারা তাকে বালক হিসাবে দেখতে শুরু করেছিল।
গডসে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত বারামতির স্থানীয় স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন, তারপরে তাঁকে পুনেতে এক খালার কাছে পাঠানো হয়েছিল যাতে তিনি একটি ইংরেজি-মাধ্যম স্কুলে পড়াশোনা করতে পারেন। স্কুলের সময়ে তিনি গান্ধীকে অত্যন্ত সম্মান করতেন।
| নথুরাম গডসে গান্ধীকে কয়বার গুলি করেন? | {
"answer_start": [
164,
164
],
"text": [
"তিনবার",
"তিনবার"
]
} |
bn_wiki_2660_04 | নাথুরাম গডসে | নাথুরাম বিনায়ক গডসে (১৯ মে ১৯১০ - ১৫ নভেম্বর ১৯৪৯) মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর ঘাতক আরএসএস সদস্য , যিনি ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারী নয়াদিল্লীতে খুব কাছ থেকে গান্ধীর বুকে তিনবার গুলি চালিয়েছিলেন। মহারাষ্ট্রের পুনে থেকে আসা হিন্দু জাতীয়তাবাদের একজন আইনজীবী গডসে বিশ্বাস করেতেন যে, গান্ধী ভারত বিভাগের সময় ভারতের মুসলমানদের রাজনৈতিক দাবির পক্ষে ছিলেন, নারায়ণ আপ্তে এবং আরও ছয় জনের মিলে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান বিচারের পরে, ১৯৪৯ সালের ৮ নভেম্বর গডসেকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ১৯৪৯ সালের ১৫ নভেম্বর আম্বালা কেন্দ্রীয় কারাগারে তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছিল।
নাথুরাম বিনায়কক গডসে জন্মগ্রহণ করেছিলেন মহারাষ্ট্রীয় চিত্পবন ব্রাহ্মণ পরিবারে। তাঁর পিতা বিনায়ক বামনরাও গোডসে ডাক কর্মচারী ছিলেন; তাঁর মা ছিলেন লক্ষ্মী (না গোদাভরী)। জন্মের সময় তাঁর নাম হয় রামচন্দ্র। দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার কারণে তাঁর নাম দেওয়া হয়েছিল নাথুরাম। তাঁর জন্মের আগে তাঁর মা-বাবার তিন ছেলে ও এক মেয়ে ছিল, তিনটি ছেলেই শৈশবে মারা গিয়েছিল। এই অভিশাপের ভয়ে রামচন্দ্রের জীবনের প্রথম কয়েক বছর ধরে মেয়ে হিসাবে বড় করা হয়েছিল, যার মধ্যে তার নাক ফোঁড়ানো এবং নাকের গয়না (মারাঠি ভাষায় নাথ ) পরানো হয়েছিল। তারপরেই তিনি "নাথুরাম" (আক্ষরিক অর্থে "নাকের গয়না সহ রাম") ডাকনাম অর্জন করেছিলেন। তার ছোট ভাইয়ের জন্মের পরে, তারা তাকে বালক হিসাবে দেখতে শুরু করেছিল।
গডসে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত বারামতির স্থানীয় স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন, তারপরে তাঁকে পুনেতে এক খালার কাছে পাঠানো হয়েছিল যাতে তিনি একটি ইংরেজি-মাধ্যম স্কুলে পড়াশোনা করতে পারেন। স্কুলের সময়ে তিনি গান্ধীকে অত্যন্ত সম্মান করতেন।
| হোয়াই আই কিলড গান্ধী বইটি কার লেখা? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2660_05 | নাথুরাম গডসে | নাথুরাম বিনায়ক গডসে (১৯ মে ১৯১০ - ১৫ নভেম্বর ১৯৪৯) মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর ঘাতক আরএসএস সদস্য , যিনি ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারী নয়াদিল্লীতে খুব কাছ থেকে গান্ধীর বুকে তিনবার গুলি চালিয়েছিলেন। মহারাষ্ট্রের পুনে থেকে আসা হিন্দু জাতীয়তাবাদের একজন আইনজীবী গডসে বিশ্বাস করেতেন যে, গান্ধী ভারত বিভাগের সময় ভারতের মুসলমানদের রাজনৈতিক দাবির পক্ষে ছিলেন, নারায়ণ আপ্তে এবং আরও ছয় জনের মিলে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান বিচারের পরে, ১৯৪৯ সালের ৮ নভেম্বর গডসেকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ১৯৪৯ সালের ১৫ নভেম্বর আম্বালা কেন্দ্রীয় কারাগারে তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছিল।
নাথুরাম বিনায়কক গডসে জন্মগ্রহণ করেছিলেন মহারাষ্ট্রীয় চিত্পবন ব্রাহ্মণ পরিবারে। তাঁর পিতা বিনায়ক বামনরাও গোডসে ডাক কর্মচারী ছিলেন; তাঁর মা ছিলেন লক্ষ্মী (না গোদাভরী)। জন্মের সময় তাঁর নাম হয় রামচন্দ্র। দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার কারণে তাঁর নাম দেওয়া হয়েছিল নাথুরাম। তাঁর জন্মের আগে তাঁর মা-বাবার তিন ছেলে ও এক মেয়ে ছিল, তিনটি ছেলেই শৈশবে মারা গিয়েছিল। এই অভিশাপের ভয়ে রামচন্দ্রের জীবনের প্রথম কয়েক বছর ধরে মেয়ে হিসাবে বড় করা হয়েছিল, যার মধ্যে তার নাক ফোঁড়ানো এবং নাকের গয়না (মারাঠি ভাষায় নাথ ) পরানো হয়েছিল। তারপরেই তিনি "নাথুরাম" (আক্ষরিক অর্থে "নাকের গয়না সহ রাম") ডাকনাম অর্জন করেছিলেন। তার ছোট ভাইয়ের জন্মের পরে, তারা তাকে বালক হিসাবে দেখতে শুরু করেছিল।
গডসে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত বারামতির স্থানীয় স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন, তারপরে তাঁকে পুনেতে এক খালার কাছে পাঠানো হয়েছিল যাতে তিনি একটি ইংরেজি-মাধ্যম স্কুলে পড়াশোনা করতে পারেন। স্কুলের সময়ে তিনি গান্ধীকে অত্যন্ত সম্মান করতেন।
| গান্ধীকে হত্যার জন্য কতোটি প্রচেষ্টা চালানো হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0468_01 | বাংলাদেশ রেলওয়ে | বাংলাদেশ রেলওয়ে হচ্ছে বাংলাদেশের একটি রাষ্ট্র-মালিকানাধীন ও রাষ্ট্র-পরিচালিত রেল পরিবহন সংস্থা। এর সদর দপ্তর ঢাকায় অবস্থিত। ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দে এই সংস্থা নব্য প্রতিষ্ঠিত রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন নিজের কার্যক্রম পরিচালনা করে। মোট ২৫০৮৩ জন নিয়মিত কর্মচারীসহ বাংলাদেশ রেলওয়ের মোট ২৯৫৫.৫৩ কিমি রুট রয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে বাংলাদেশের রেল পরিবহন ব্যবস্থার সিংহভাগ পরিচালনা করে। তবে এর পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাগুলোরও অংশগ্রহণ রয়েছে। যেমন, খাদ্য ও পানীয়ের ক্যাটারিং, কিছু নির্বাচিত রুট ও ট্রেনের রেলওয়ে রিজার্ভেশন ও টিকেটিং ব্যবস্থা এবং প্রধান রেলপথসমূহে ফাইবারঅপটিক কেবল স্থাপন, পরিচালন ও রক্ষনাবেক্ষনের কাজ বেসরকারি সংস্থার ওপর দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়েকে মূলত দুইটি অংশে ভাগ করা হয়, একটি অংশ যমুনা নদীর পূর্ব পাশে এবং অপরটি পশ্চিম পাশে। এদেরকে যথাক্রমে পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল নামে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। পূর্ব পাশের অংশের দৈর্ঘ্য ১২৭৯ কিলোমিটার এবং পশ্চিম পাশের অংশের দৈর্ঘ্য ১৪২৭ কিলোমিটার। এছাড়া দক্ষিণাঞ্চলের রূপসা নদীর পূর্ব প্রান্তের ৩২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের রূপসা-বাগেরহাট ব্রড-গেজ রেলপথ সেকশনটিকে বাংলাদেশ রেলওয়ের তৃতীয় অংশ হিসেবেও ধরা হয়।
বাংলাদেশে বর্তমানে দুই ধরনের রেলপথ চালু আছে: ব্রড-গেজ (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি বা ১,৬৭৬ মি.মি.) এবং মিটার-গেজ (১০০০ মি.মি.)। দেশের পূর্বাঞ্চলে মিটার ও ব্রড-গেজ উভয় ধরনের রেলপথ বিদ্যমান, অবশ্য পূর্বাঞ্চলে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলওয়ে স্টেশন হতে ঢাকা পর্যন্ত ব্রড-গেজ রেলপথও রয়েছে। পূর্বে ন্যারো-গেজ (২ ফুট ৬ ইঞ্চি বা ৭৪৬ মি.মি.) রেলপথ চালু থাকলেও এখন আর তা ব্যবহার হয় না। বাংলাদেশে রেলওয়ের কার্যক্রম শুরু হয় ব্রিটিশ শাসনামলে, ১৮৬২ সালে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডের বিভিন্ন রেল কোম্পানি ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রদেশে ছোট ছোট রেলপথ সেকশন চালু করতে থাকে। প্রথমদিকে শুধুমাত্র অর্থনৈতিক কাজের জন্য রেলপথ চালু করা হয়। ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে নামক কোম্পানি প্রথম বাংলাদেশে রেলপথ স্থাপন করে। ১৮৬২ সালের ১৫ই নভেম্বর চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থেকে কুষ্টিয়ার জগতি পর্যন্ত রেলপথ স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ রেল যুগে প্রবেশ করে। | বাংলাদেশ রেলওয়ে এর সদরদপ্তর কোথায় অবস্থিত? | {
"answer_start": [
110,
109
],
"text": [
"ঢাকায়",
" ঢাকায়"
]
} |
bn_wiki_0468_02 | বাংলাদেশ রেলওয়ে | বাংলাদেশ রেলওয়ে হচ্ছে বাংলাদেশের একটি রাষ্ট্র-মালিকানাধীন ও রাষ্ট্র-পরিচালিত রেল পরিবহন সংস্থা। এর সদর দপ্তর ঢাকায় অবস্থিত। ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দে এই সংস্থা নব্য প্রতিষ্ঠিত রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন নিজের কার্যক্রম পরিচালনা করে। মোট ২৫০৮৩ জন নিয়মিত কর্মচারীসহ বাংলাদেশ রেলওয়ের মোট ২৯৫৫.৫৩ কিমি রুট রয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে বাংলাদেশের রেল পরিবহন ব্যবস্থার সিংহভাগ পরিচালনা করে। তবে এর পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাগুলোরও অংশগ্রহণ রয়েছে। যেমন, খাদ্য ও পানীয়ের ক্যাটারিং, কিছু নির্বাচিত রুট ও ট্রেনের রেলওয়ে রিজার্ভেশন ও টিকেটিং ব্যবস্থা এবং প্রধান রেলপথসমূহে ফাইবারঅপটিক কেবল স্থাপন, পরিচালন ও রক্ষনাবেক্ষনের কাজ বেসরকারি সংস্থার ওপর দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়েকে মূলত দুইটি অংশে ভাগ করা হয়, একটি অংশ যমুনা নদীর পূর্ব পাশে এবং অপরটি পশ্চিম পাশে। এদেরকে যথাক্রমে পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল নামে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। পূর্ব পাশের অংশের দৈর্ঘ্য ১২৭৯ কিলোমিটার এবং পশ্চিম পাশের অংশের দৈর্ঘ্য ১৪২৭ কিলোমিটার। এছাড়া দক্ষিণাঞ্চলের রূপসা নদীর পূর্ব প্রান্তের ৩২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের রূপসা-বাগেরহাট ব্রড-গেজ রেলপথ সেকশনটিকে বাংলাদেশ রেলওয়ের তৃতীয় অংশ হিসেবেও ধরা হয়।
বাংলাদেশে বর্তমানে দুই ধরনের রেলপথ চালু আছে: ব্রড-গেজ (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি বা ১,৬৭৬ মি.মি.) এবং মিটার-গেজ (১০০০ মি.মি.)। দেশের পূর্বাঞ্চলে মিটার ও ব্রড-গেজ উভয় ধরনের রেলপথ বিদ্যমান, অবশ্য পূর্বাঞ্চলে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলওয়ে স্টেশন হতে ঢাকা পর্যন্ত ব্রড-গেজ রেলপথও রয়েছে। পূর্বে ন্যারো-গেজ (২ ফুট ৬ ইঞ্চি বা ৭৪৬ মি.মি.) রেলপথ চালু থাকলেও এখন আর তা ব্যবহার হয় না। বাংলাদেশে রেলওয়ের কার্যক্রম শুরু হয় ব্রিটিশ শাসনামলে, ১৮৬২ সালে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডের বিভিন্ন রেল কোম্পানি ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রদেশে ছোট ছোট রেলপথ সেকশন চালু করতে থাকে। প্রথমদিকে শুধুমাত্র অর্থনৈতিক কাজের জন্য রেলপথ চালু করা হয়। ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে নামক কোম্পানি প্রথম বাংলাদেশে রেলপথ স্থাপন করে। ১৮৬২ সালের ১৫ই নভেম্বর চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থেকে কুষ্টিয়ার জগতি পর্যন্ত রেলপথ স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ রেল যুগে প্রবেশ করে। | কত সালে বাংলাদেশ রেলওয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন তাদের কার্যক্রমের সূচনা করে? | {
"answer_start": [
126,
126
],
"text": [
"১৯৯০",
"১৯৯০"
]
} |
bn_wiki_0468_04 | বাংলাদেশ রেলওয়ে | বাংলাদেশ রেলওয়ে হচ্ছে বাংলাদেশের একটি রাষ্ট্র-মালিকানাধীন ও রাষ্ট্র-পরিচালিত রেল পরিবহন সংস্থা। এর সদর দপ্তর ঢাকায় অবস্থিত। ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দে এই সংস্থা নব্য প্রতিষ্ঠিত রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন নিজের কার্যক্রম পরিচালনা করে। মোট ২৫০৮৩ জন নিয়মিত কর্মচারীসহ বাংলাদেশ রেলওয়ের মোট ২৯৫৫.৫৩ কিমি রুট রয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে বাংলাদেশের রেল পরিবহন ব্যবস্থার সিংহভাগ পরিচালনা করে। তবে এর পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাগুলোরও অংশগ্রহণ রয়েছে। যেমন, খাদ্য ও পানীয়ের ক্যাটারিং, কিছু নির্বাচিত রুট ও ট্রেনের রেলওয়ে রিজার্ভেশন ও টিকেটিং ব্যবস্থা এবং প্রধান রেলপথসমূহে ফাইবারঅপটিক কেবল স্থাপন, পরিচালন ও রক্ষনাবেক্ষনের কাজ বেসরকারি সংস্থার ওপর দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়েকে মূলত দুইটি অংশে ভাগ করা হয়, একটি অংশ যমুনা নদীর পূর্ব পাশে এবং অপরটি পশ্চিম পাশে। এদেরকে যথাক্রমে পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল নামে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। পূর্ব পাশের অংশের দৈর্ঘ্য ১২৭৯ কিলোমিটার এবং পশ্চিম পাশের অংশের দৈর্ঘ্য ১৪২৭ কিলোমিটার। এছাড়া দক্ষিণাঞ্চলের রূপসা নদীর পূর্ব প্রান্তের ৩২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের রূপসা-বাগেরহাট ব্রড-গেজ রেলপথ সেকশনটিকে বাংলাদেশ রেলওয়ের তৃতীয় অংশ হিসেবেও ধরা হয়।
বাংলাদেশে বর্তমানে দুই ধরনের রেলপথ চালু আছে: ব্রড-গেজ (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি বা ১,৬৭৬ মি.মি.) এবং মিটার-গেজ (১০০০ মি.মি.)। দেশের পূর্বাঞ্চলে মিটার ও ব্রড-গেজ উভয় ধরনের রেলপথ বিদ্যমান, অবশ্য পূর্বাঞ্চলে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলওয়ে স্টেশন হতে ঢাকা পর্যন্ত ব্রড-গেজ রেলপথও রয়েছে। পূর্বে ন্যারো-গেজ (২ ফুট ৬ ইঞ্চি বা ৭৪৬ মি.মি.) রেলপথ চালু থাকলেও এখন আর তা ব্যবহার হয় না। বাংলাদেশে রেলওয়ের কার্যক্রম শুরু হয় ব্রিটিশ শাসনামলে, ১৮৬২ সালে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডের বিভিন্ন রেল কোম্পানি ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রদেশে ছোট ছোট রেলপথ সেকশন চালু করতে থাকে। প্রথমদিকে শুধুমাত্র অর্থনৈতিক কাজের জন্য রেলপথ চালু করা হয়। ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে নামক কোম্পানি প্রথম বাংলাদেশে রেলপথ স্থাপন করে। ১৮৬২ সালের ১৫ই নভেম্বর চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থেকে কুষ্টিয়ার জগতি পর্যন্ত রেলপথ স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ রেল যুগে প্রবেশ করে। | বাংলাদেশে বর্তমানে কয় ধরনের রেলপথ চালু আছে? | {
"answer_start": [
667,
1080
],
"text": [
"দুই",
"দুই ধরনের "
]
} |
bn_wiki_0468_05 | বাংলাদেশ রেলওয়ে | বাংলাদেশ রেলওয়ে হচ্ছে বাংলাদেশের একটি রাষ্ট্র-মালিকানাধীন ও রাষ্ট্র-পরিচালিত রেল পরিবহন সংস্থা। এর সদর দপ্তর ঢাকায় অবস্থিত। ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দে এই সংস্থা নব্য প্রতিষ্ঠিত রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন নিজের কার্যক্রম পরিচালনা করে। মোট ২৫০৮৩ জন নিয়মিত কর্মচারীসহ বাংলাদেশ রেলওয়ের মোট ২৯৫৫.৫৩ কিমি রুট রয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে বাংলাদেশের রেল পরিবহন ব্যবস্থার সিংহভাগ পরিচালনা করে। তবে এর পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাগুলোরও অংশগ্রহণ রয়েছে। যেমন, খাদ্য ও পানীয়ের ক্যাটারিং, কিছু নির্বাচিত রুট ও ট্রেনের রেলওয়ে রিজার্ভেশন ও টিকেটিং ব্যবস্থা এবং প্রধান রেলপথসমূহে ফাইবারঅপটিক কেবল স্থাপন, পরিচালন ও রক্ষনাবেক্ষনের কাজ বেসরকারি সংস্থার ওপর দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়েকে মূলত দুইটি অংশে ভাগ করা হয়, একটি অংশ যমুনা নদীর পূর্ব পাশে এবং অপরটি পশ্চিম পাশে। এদেরকে যথাক্রমে পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল নামে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। পূর্ব পাশের অংশের দৈর্ঘ্য ১২৭৯ কিলোমিটার এবং পশ্চিম পাশের অংশের দৈর্ঘ্য ১৪২৭ কিলোমিটার। এছাড়া দক্ষিণাঞ্চলের রূপসা নদীর পূর্ব প্রান্তের ৩২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের রূপসা-বাগেরহাট ব্রড-গেজ রেলপথ সেকশনটিকে বাংলাদেশ রেলওয়ের তৃতীয় অংশ হিসেবেও ধরা হয়।
বাংলাদেশে বর্তমানে দুই ধরনের রেলপথ চালু আছে: ব্রড-গেজ (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি বা ১,৬৭৬ মি.মি.) এবং মিটার-গেজ (১০০০ মি.মি.)। দেশের পূর্বাঞ্চলে মিটার ও ব্রড-গেজ উভয় ধরনের রেলপথ বিদ্যমান, অবশ্য পূর্বাঞ্চলে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলওয়ে স্টেশন হতে ঢাকা পর্যন্ত ব্রড-গেজ রেলপথও রয়েছে। পূর্বে ন্যারো-গেজ (২ ফুট ৬ ইঞ্চি বা ৭৪৬ মি.মি.) রেলপথ চালু থাকলেও এখন আর তা ব্যবহার হয় না। বাংলাদেশে রেলওয়ের কার্যক্রম শুরু হয় ব্রিটিশ শাসনামলে, ১৮৬২ সালে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডের বিভিন্ন রেল কোম্পানি ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রদেশে ছোট ছোট রেলপথ সেকশন চালু করতে থাকে। প্রথমদিকে শুধুমাত্র অর্থনৈতিক কাজের জন্য রেলপথ চালু করা হয়। ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে নামক কোম্পানি প্রথম বাংলাদেশে রেলপথ স্থাপন করে। ১৮৬২ সালের ১৫ই নভেম্বর চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থেকে কুষ্টিয়ার জগতি পর্যন্ত রেলপথ স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ রেল যুগে প্রবেশ করে। | ঢাকা এবং কলকাতার মধ্যে সরাসরি রেল যোগাযোগ কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2535_01 | ভারতে নারীবাদ | ভারতে নারীবাদ হল ভারতের নারীদের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমানাধিকার প্রতিষ্ঠা ও রক্ষার আন্দোলন। এই ধারণাগুলিকে সংজ্ঞায়িত করার ক্ষেত্রেও এই আন্দোলনের অংশীদারেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে থাকেন। এটি ভারত রাষ্ট্রের মধ্যে নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন। অন্যান্য দেশের নারীবাদী আন্দোলনের মত ভারতেও এই আন্দোলনের মূল লক্ষ্যের মধ্যে আছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে লিঙ্গ সমতা অর্জন: সমান পারিশ্রমিকে কাজ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষায় সমানাধিকার এবং রাজনীতিতে সমানাধিকার। ভারতীয় নারীবাদীরা ভারতের নির্দিষ্ট পিতৃতান্ত্রিক সামাজিক পরিপ্রেক্ষিতে কিছু স্বতন্ত্র আন্দোলনও পরিচালনা করেছেন, যেমন সতীদাহ প্রথা রদ ও উত্তরাধিকার আইনের প্রতিষ্ঠা।
ভারতে নারীবাদের ইতিহাসকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে ব্রিটিশ শাসনের আরম্ভের পর সতীদাহ প্রথার বিরোধিতার মাধ্যমে সূত্রপাত হয় প্রথম পর্বের। ১৯১৫ থেকে ভারতের স্বাধীনতা পর্যন্ত স্থায়ী দ্বিতীয় পর্বে মহাত্মা গান্ধী ভারত ছাড়ো আন্দোলন ও অন্যান্য আন্দোলনে নারীদের সামিল করে নেন এবং দেশের নানা স্থানে স্বতন্ত্র নারী সংগঠন গড়ে উঠতে থাকে। স্বাধীনতা-উত্তর অর্থাৎ তৃতীয় পর্বে ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের মূল লক্ষ্য হয়েছে বিয়ের পর, কর্মক্ষেত্রে ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে মেয়েদের মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রাখা।
ভারতের নারীবাদী আন্দোলনের সাফল্য এখনও অবধি সীমিত। আধুনিক ভারতের অধিবাসী নারীদের বহু ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হতে হয়। ভারতের পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা নারীদের জমিতে অধিকার ও শিক্ষায় অধিকারের বিষয়গুলোতে বিশেষ প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। গত দুই দশকে দেশে লিঙ্গভিত্তিক গর্ভপাতের প্রবণতা বেড়েছে। বর্তমান ভারতে নারীবাদ এগুলোকে নির্মূল করতে চায়।
ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের সমালোচনাও হয়েছে। এই সমালোচনার মূল অভিযোগ হল এই আন্দোলন দেশের ইতোমধ্যেই বিশেষাধিকার প্রাপ্ত নারীদের মধ্যে বহুলাংশে কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়ছে ও নিম্ন বর্ণের নারীদের অবহেলা করছে। এর ফলে বর্ণভিত্তিক নারী-সংগঠন ও আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছে। | ভারতে নারীবাদ কী? | {
"answer_start": [
17,
17
],
"text": [
"ভারতের নারীদের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমানাধিকার প্রতিষ্ঠা ও রক্ষার আন্দোলন",
"ভারতের নারীদের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমানাধিকার প্রতিষ্ঠা ও রক্ষার আন্দোলন"
]
} |
bn_wiki_2535_02 | ভারতে নারীবাদ | ভারতে নারীবাদ হল ভারতের নারীদের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমানাধিকার প্রতিষ্ঠা ও রক্ষার আন্দোলন। এই ধারণাগুলিকে সংজ্ঞায়িত করার ক্ষেত্রেও এই আন্দোলনের অংশীদারেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে থাকেন। এটি ভারত রাষ্ট্রের মধ্যে নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন। অন্যান্য দেশের নারীবাদী আন্দোলনের মত ভারতেও এই আন্দোলনের মূল লক্ষ্যের মধ্যে আছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে লিঙ্গ সমতা অর্জন: সমান পারিশ্রমিকে কাজ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষায় সমানাধিকার এবং রাজনীতিতে সমানাধিকার। ভারতীয় নারীবাদীরা ভারতের নির্দিষ্ট পিতৃতান্ত্রিক সামাজিক পরিপ্রেক্ষিতে কিছু স্বতন্ত্র আন্দোলনও পরিচালনা করেছেন, যেমন সতীদাহ প্রথা রদ ও উত্তরাধিকার আইনের প্রতিষ্ঠা।
ভারতে নারীবাদের ইতিহাসকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে ব্রিটিশ শাসনের আরম্ভের পর সতীদাহ প্রথার বিরোধিতার মাধ্যমে সূত্রপাত হয় প্রথম পর্বের। ১৯১৫ থেকে ভারতের স্বাধীনতা পর্যন্ত স্থায়ী দ্বিতীয় পর্বে মহাত্মা গান্ধী ভারত ছাড়ো আন্দোলন ও অন্যান্য আন্দোলনে নারীদের সামিল করে নেন এবং দেশের নানা স্থানে স্বতন্ত্র নারী সংগঠন গড়ে উঠতে থাকে। স্বাধীনতা-উত্তর অর্থাৎ তৃতীয় পর্বে ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের মূল লক্ষ্য হয়েছে বিয়ের পর, কর্মক্ষেত্রে ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে মেয়েদের মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রাখা।
ভারতের নারীবাদী আন্দোলনের সাফল্য এখনও অবধি সীমিত। আধুনিক ভারতের অধিবাসী নারীদের বহু ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হতে হয়। ভারতের পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা নারীদের জমিতে অধিকার ও শিক্ষায় অধিকারের বিষয়গুলোতে বিশেষ প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। গত দুই দশকে দেশে লিঙ্গভিত্তিক গর্ভপাতের প্রবণতা বেড়েছে। বর্তমান ভারতে নারীবাদ এগুলোকে নির্মূল করতে চায়।
ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের সমালোচনাও হয়েছে। এই সমালোচনার মূল অভিযোগ হল এই আন্দোলন দেশের ইতোমধ্যেই বিশেষাধিকার প্রাপ্ত নারীদের মধ্যে বহুলাংশে কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়ছে ও নিম্ন বর্ণের নারীদের অবহেলা করছে। এর ফলে বর্ণভিত্তিক নারী-সংগঠন ও আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছে। | ভারতের নারীবাদের ইতিহাসকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়? | {
"answer_start": [
645,
645
],
"text": [
"তিন",
"তিন"
]
} |
bn_wiki_2535_04 | ভারতে নারীবাদ | ভারতে নারীবাদ হল ভারতের নারীদের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমানাধিকার প্রতিষ্ঠা ও রক্ষার আন্দোলন। এই ধারণাগুলিকে সংজ্ঞায়িত করার ক্ষেত্রেও এই আন্দোলনের অংশীদারেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে থাকেন। এটি ভারত রাষ্ট্রের মধ্যে নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন। অন্যান্য দেশের নারীবাদী আন্দোলনের মত ভারতেও এই আন্দোলনের মূল লক্ষ্যের মধ্যে আছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে লিঙ্গ সমতা অর্জন: সমান পারিশ্রমিকে কাজ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষায় সমানাধিকার এবং রাজনীতিতে সমানাধিকার। ভারতীয় নারীবাদীরা ভারতের নির্দিষ্ট পিতৃতান্ত্রিক সামাজিক পরিপ্রেক্ষিতে কিছু স্বতন্ত্র আন্দোলনও পরিচালনা করেছেন, যেমন সতীদাহ প্রথা রদ ও উত্তরাধিকার আইনের প্রতিষ্ঠা।
ভারতে নারীবাদের ইতিহাসকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে ব্রিটিশ শাসনের আরম্ভের পর সতীদাহ প্রথার বিরোধিতার মাধ্যমে সূত্রপাত হয় প্রথম পর্বের। ১৯১৫ থেকে ভারতের স্বাধীনতা পর্যন্ত স্থায়ী দ্বিতীয় পর্বে মহাত্মা গান্ধী ভারত ছাড়ো আন্দোলন ও অন্যান্য আন্দোলনে নারীদের সামিল করে নেন এবং দেশের নানা স্থানে স্বতন্ত্র নারী সংগঠন গড়ে উঠতে থাকে। স্বাধীনতা-উত্তর অর্থাৎ তৃতীয় পর্বে ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের মূল লক্ষ্য হয়েছে বিয়ের পর, কর্মক্ষেত্রে ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে মেয়েদের মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রাখা।
ভারতের নারীবাদী আন্দোলনের সাফল্য এখনও অবধি সীমিত। আধুনিক ভারতের অধিবাসী নারীদের বহু ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হতে হয়। ভারতের পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা নারীদের জমিতে অধিকার ও শিক্ষায় অধিকারের বিষয়গুলোতে বিশেষ প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। গত দুই দশকে দেশে লিঙ্গভিত্তিক গর্ভপাতের প্রবণতা বেড়েছে। বর্তমান ভারতে নারীবাদ এগুলোকে নির্মূল করতে চায়।
ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের সমালোচনাও হয়েছে। এই সমালোচনার মূল অভিযোগ হল এই আন্দোলন দেশের ইতোমধ্যেই বিশেষাধিকার প্রাপ্ত নারীদের মধ্যে বহুলাংশে কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়ছে ও নিম্ন বর্ণের নারীদের অবহেলা করছে। এর ফলে বর্ণভিত্তিক নারী-সংগঠন ও আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছে। | ভারতে নারীবাদের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক কে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2535_05 | ভারতে নারীবাদ | ভারতে নারীবাদ হল ভারতের নারীদের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমানাধিকার প্রতিষ্ঠা ও রক্ষার আন্দোলন। এই ধারণাগুলিকে সংজ্ঞায়িত করার ক্ষেত্রেও এই আন্দোলনের অংশীদারেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে থাকেন। এটি ভারত রাষ্ট্রের মধ্যে নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন। অন্যান্য দেশের নারীবাদী আন্দোলনের মত ভারতেও এই আন্দোলনের মূল লক্ষ্যের মধ্যে আছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে লিঙ্গ সমতা অর্জন: সমান পারিশ্রমিকে কাজ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষায় সমানাধিকার এবং রাজনীতিতে সমানাধিকার। ভারতীয় নারীবাদীরা ভারতের নির্দিষ্ট পিতৃতান্ত্রিক সামাজিক পরিপ্রেক্ষিতে কিছু স্বতন্ত্র আন্দোলনও পরিচালনা করেছেন, যেমন সতীদাহ প্রথা রদ ও উত্তরাধিকার আইনের প্রতিষ্ঠা।
ভারতে নারীবাদের ইতিহাসকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে ব্রিটিশ শাসনের আরম্ভের পর সতীদাহ প্রথার বিরোধিতার মাধ্যমে সূত্রপাত হয় প্রথম পর্বের। ১৯১৫ থেকে ভারতের স্বাধীনতা পর্যন্ত স্থায়ী দ্বিতীয় পর্বে মহাত্মা গান্ধী ভারত ছাড়ো আন্দোলন ও অন্যান্য আন্দোলনে নারীদের সামিল করে নেন এবং দেশের নানা স্থানে স্বতন্ত্র নারী সংগঠন গড়ে উঠতে থাকে। স্বাধীনতা-উত্তর অর্থাৎ তৃতীয় পর্বে ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের মূল লক্ষ্য হয়েছে বিয়ের পর, কর্মক্ষেত্রে ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে মেয়েদের মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রাখা।
ভারতের নারীবাদী আন্দোলনের সাফল্য এখনও অবধি সীমিত। আধুনিক ভারতের অধিবাসী নারীদের বহু ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হতে হয়। ভারতের পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা নারীদের জমিতে অধিকার ও শিক্ষায় অধিকারের বিষয়গুলোতে বিশেষ প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। গত দুই দশকে দেশে লিঙ্গভিত্তিক গর্ভপাতের প্রবণতা বেড়েছে। বর্তমান ভারতে নারীবাদ এগুলোকে নির্মূল করতে চায়।
ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের সমালোচনাও হয়েছে। এই সমালোচনার মূল অভিযোগ হল এই আন্দোলন দেশের ইতোমধ্যেই বিশেষাধিকার প্রাপ্ত নারীদের মধ্যে বহুলাংশে কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়ছে ও নিম্ন বর্ণের নারীদের অবহেলা করছে। এর ফলে বর্ণভিত্তিক নারী-সংগঠন ও আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছে। | জাতিসংঘ ঘোষিতে নারী দশক কোনটি? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2721_01 | লেওনার্ড অয়লার | লেওনার্ড অয়লার (১৫ এপ্রিল, ১৭০৭, বাসেল, সুইজারল্যান্ড - ১৮ই সেপ্টেম্বর, ১৭৮৩, সাংক্ত্ পেতের্বুর্গ, রাশিয়া) একজন সুইস গণিতবিদ এবং পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি ক্যালকুলাস, সংখ্যাতত্ত্ব, অন্তরক সমীকরণ, গ্রাফ তত্ত্ব ও টপোগণিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। আধুনিক গণিতে ব্যবহৃত অনেক পরিভাষা ও ধারণা তার অবদান। গাণিতিক বিশ্লেষণে ব্যবহৃত গাণিতিক ফাংশন-এর ধারণা তারই আবিষ্কার। অয়লার e , পাই এর জন্য π , যোগের জন্য Σ চিহ্নের প্রবর্তন করেন। তিনি বলবিজ্ঞান, আলোকবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞানেও অবদান রাখেন। সমসাময়িককালে তার মত প্রকাশনা সম্পন্ন কোনো গণিতবিদ ছিলেন না। এমনকি মুদ্রণ ব্যবস্থার উন্নতি হওয়ার পরও তার সমপরিমাণ প্রকাশনা সম্পন্ন বিজ্ঞানীর সংখ্যা খুবই কম।
অয়লারকে ১৮শ শতকের সেরা গণিতবিদ ও সর্বকালের সেরা গণিতবিদদের একজন বলে মনে করা হয়। গণিতবিদদের মধ্যে তার প্রকাশিত গবেষণা কাজের পরিমাণ আজও সর্বাধিক এবং এটি একটি গিনেস রেকর্ড। বলা হয় তার সম্পর্কে লাপ্লাস বলেছিলেন: ("অয়লার পড়, অয়লার পড়, তিনি আমাদের সবার শিক্ষক।")। ২০০২ ইউলের নামের গ্রহাণুটি তার সম্মানে নামকরণ করা হয়। সুইস ১০-ফ্রা এর নোট এবং সুইজারল্যান্ড, রাশিয়া ও জার্মানির অসংখ্য ডাকটিকেটে তার ছবি রয়েছে।
অয়লার এর বাবা ছিলেন পল অয়লার। তিনি ছিলেন রিফর্মড চার্চের একজন যাজক। মা ছিলেন মার্গারিট ব্রুকার, তিনিও ছিলেন একজন যাজকেরই মেয়ে। অয়লারের ছোট দুই বোন ছিল, আন্না মারিয়া এবং মারিয়া ম্যাগডালেনা। অয়লারের বয়স যখন এক বছর, তখন অয়লার পরিবার ব্যাসেল ছেড়ে রাইহেনে বসবাস করতে শুরু করেন এবং সেখানেই শৈশব কাটান অয়লার। পল অয়লার ছিলেন বের্নুলি পরিবারের—ইয়োহান বের্নুলির পারিবারিক বন্ধু, যিনি সে সময়ে ইউরোপের শ্রেষ্ঠ গণিতবিদ বিবেচিত ছিলেন। বের্নুলি তরুণ অয়লারের ওপর গভীর প্রভাব রাখেন। প্রাথমিক শিক্ষার জন্য অয়লারকে ব্যাসেলে তার মাতামহের কাছে পাঠানো হয়েছিল। মাত্র ১৩ বছর বয়সে তিনি ব্যাসেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং ১৭২৩ সালে তিনি দেকার্ত ও নিউটনের দার্শনিক ধারণাসমূহের তুলনামুলক বিশ্লেষণ করে দর্শনে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। এ সময়ে তিনি ইয়োহান বের্নুলির কাছে প্রতি শনিবার বিকেলে পড়তে যেতেন, যিনি তার ছাত্রের অসাধারণ গাণিতিক প্রতিভা বুঝতে পারেন। তার পিতার ইচ্ছানুযায়ী ধর্মযাজক হবার লক্ষ্যে এ সময় তিনি ধর্মতত্ত্ব, গ্রীক ও হিব্রু নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন, তবে বের্নুলি পল অয়লারকে বোঝান যে তার পুত্র শ্রেষ্ঠ গণিতবিদদের সারিতে স্থান করে নেবার জন্যেই জন্মগ্রহণ করেছে। বেরনুলির সাহায্যে ১৭২৬ সালে অয়লার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা সমাপ্ত করেন এবং ডি সোনো শিরোনামে শব্দ সঞ্চালনের ওপর পি.এইচ.ডি সম্পন্ন করেন। ১৭২৭ সালে 'জাহাজের পালের সবচেয়ে ভালো সন্নিবেশ কিভাবে করা যায়' তার ওপর একটি প্রবন্ধ লিখে প্যারিস আকাডেমির প্রাইজ প্রবলেম প্রতিযোগিতাতে জমা দেন গ্র্যান্ড প্রাইজের জন্য। সে বছর প্রথম পুরস্কার পেয়েছিলেন নেভাল আর্কিটেকচার এর জনক পিয়েরে বুগুয়ের। অয়লার লাভ করেন দ্বিতীয় স্থান। পরবর্তীকালে অয়লার তার জীবনে মোট ১২ বার এই পুরস্কার পেয়েছিলেন। | অয়লার কোন দেশের নাগরিক ছিলেন? | {
"answer_start": [
42,
42
],
"text": [
"সুইজারল্যান্ড",
"সুইজারল্যান্ড"
]
} |
bn_wiki_2721_02 | লেওনার্ড অয়লার | লেওনার্ড অয়লার (১৫ এপ্রিল, ১৭০৭, বাসেল, সুইজারল্যান্ড - ১৮ই সেপ্টেম্বর, ১৭৮৩, সাংক্ত্ পেতের্বুর্গ, রাশিয়া) একজন সুইস গণিতবিদ এবং পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি ক্যালকুলাস, সংখ্যাতত্ত্ব, অন্তরক সমীকরণ, গ্রাফ তত্ত্ব ও টপোগণিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। আধুনিক গণিতে ব্যবহৃত অনেক পরিভাষা ও ধারণা তার অবদান। গাণিতিক বিশ্লেষণে ব্যবহৃত গাণিতিক ফাংশন-এর ধারণা তারই আবিষ্কার। অয়লার e , পাই এর জন্য π , যোগের জন্য Σ চিহ্নের প্রবর্তন করেন। তিনি বলবিজ্ঞান, আলোকবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞানেও অবদান রাখেন। সমসাময়িককালে তার মত প্রকাশনা সম্পন্ন কোনো গণিতবিদ ছিলেন না। এমনকি মুদ্রণ ব্যবস্থার উন্নতি হওয়ার পরও তার সমপরিমাণ প্রকাশনা সম্পন্ন বিজ্ঞানীর সংখ্যা খুবই কম।
অয়লারকে ১৮শ শতকের সেরা গণিতবিদ ও সর্বকালের সেরা গণিতবিদদের একজন বলে মনে করা হয়। গণিতবিদদের মধ্যে তার প্রকাশিত গবেষণা কাজের পরিমাণ আজও সর্বাধিক এবং এটি একটি গিনেস রেকর্ড। বলা হয় তার সম্পর্কে লাপ্লাস বলেছিলেন: ("অয়লার পড়, অয়লার পড়, তিনি আমাদের সবার শিক্ষক।")। ২০০২ ইউলের নামের গ্রহাণুটি তার সম্মানে নামকরণ করা হয়। সুইস ১০-ফ্রা এর নোট এবং সুইজারল্যান্ড, রাশিয়া ও জার্মানির অসংখ্য ডাকটিকেটে তার ছবি রয়েছে।
অয়লার এর বাবা ছিলেন পল অয়লার। তিনি ছিলেন রিফর্মড চার্চের একজন যাজক। মা ছিলেন মার্গারিট ব্রুকার, তিনিও ছিলেন একজন যাজকেরই মেয়ে। অয়লারের ছোট দুই বোন ছিল, আন্না মারিয়া এবং মারিয়া ম্যাগডালেনা। অয়লারের বয়স যখন এক বছর, তখন অয়লার পরিবার ব্যাসেল ছেড়ে রাইহেনে বসবাস করতে শুরু করেন এবং সেখানেই শৈশব কাটান অয়লার। পল অয়লার ছিলেন বের্নুলি পরিবারের—ইয়োহান বের্নুলির পারিবারিক বন্ধু, যিনি সে সময়ে ইউরোপের শ্রেষ্ঠ গণিতবিদ বিবেচিত ছিলেন। বের্নুলি তরুণ অয়লারের ওপর গভীর প্রভাব রাখেন। প্রাথমিক শিক্ষার জন্য অয়লারকে ব্যাসেলে তার মাতামহের কাছে পাঠানো হয়েছিল। মাত্র ১৩ বছর বয়সে তিনি ব্যাসেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং ১৭২৩ সালে তিনি দেকার্ত ও নিউটনের দার্শনিক ধারণাসমূহের তুলনামুলক বিশ্লেষণ করে দর্শনে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। এ সময়ে তিনি ইয়োহান বের্নুলির কাছে প্রতি শনিবার বিকেলে পড়তে যেতেন, যিনি তার ছাত্রের অসাধারণ গাণিতিক প্রতিভা বুঝতে পারেন। তার পিতার ইচ্ছানুযায়ী ধর্মযাজক হবার লক্ষ্যে এ সময় তিনি ধর্মতত্ত্ব, গ্রীক ও হিব্রু নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন, তবে বের্নুলি পল অয়লারকে বোঝান যে তার পুত্র শ্রেষ্ঠ গণিতবিদদের সারিতে স্থান করে নেবার জন্যেই জন্মগ্রহণ করেছে। বেরনুলির সাহায্যে ১৭২৬ সালে অয়লার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা সমাপ্ত করেন এবং ডি সোনো শিরোনামে শব্দ সঞ্চালনের ওপর পি.এইচ.ডি সম্পন্ন করেন। ১৭২৭ সালে 'জাহাজের পালের সবচেয়ে ভালো সন্নিবেশ কিভাবে করা যায়' তার ওপর একটি প্রবন্ধ লিখে প্যারিস আকাডেমির প্রাইজ প্রবলেম প্রতিযোগিতাতে জমা দেন গ্র্যান্ড প্রাইজের জন্য। সে বছর প্রথম পুরস্কার পেয়েছিলেন নেভাল আর্কিটেকচার এর জনক পিয়েরে বুগুয়ের। অয়লার লাভ করেন দ্বিতীয় স্থান। পরবর্তীকালে অয়লার তার জীবনে মোট ১২ বার এই পুরস্কার পেয়েছিলেন। | গাণিতিক ফাংশনের ধারণা কার আবিষ্কার? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"লেওনার্ড অয়লার",
"লেওনার্ড অয়লার"
]
} |
bn_wiki_2721_04 | লেওনার্ড অয়লার | লেওনার্ড অয়লার (১৫ এপ্রিল, ১৭০৭, বাসেল, সুইজারল্যান্ড - ১৮ই সেপ্টেম্বর, ১৭৮৩, সাংক্ত্ পেতের্বুর্গ, রাশিয়া) একজন সুইস গণিতবিদ এবং পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি ক্যালকুলাস, সংখ্যাতত্ত্ব, অন্তরক সমীকরণ, গ্রাফ তত্ত্ব ও টপোগণিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। আধুনিক গণিতে ব্যবহৃত অনেক পরিভাষা ও ধারণা তার অবদান। গাণিতিক বিশ্লেষণে ব্যবহৃত গাণিতিক ফাংশন-এর ধারণা তারই আবিষ্কার। অয়লার e , পাই এর জন্য π , যোগের জন্য Σ চিহ্নের প্রবর্তন করেন। তিনি বলবিজ্ঞান, আলোকবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞানেও অবদান রাখেন। সমসাময়িককালে তার মত প্রকাশনা সম্পন্ন কোনো গণিতবিদ ছিলেন না। এমনকি মুদ্রণ ব্যবস্থার উন্নতি হওয়ার পরও তার সমপরিমাণ প্রকাশনা সম্পন্ন বিজ্ঞানীর সংখ্যা খুবই কম।
অয়লারকে ১৮শ শতকের সেরা গণিতবিদ ও সর্বকালের সেরা গণিতবিদদের একজন বলে মনে করা হয়। গণিতবিদদের মধ্যে তার প্রকাশিত গবেষণা কাজের পরিমাণ আজও সর্বাধিক এবং এটি একটি গিনেস রেকর্ড। বলা হয় তার সম্পর্কে লাপ্লাস বলেছিলেন: ("অয়লার পড়, অয়লার পড়, তিনি আমাদের সবার শিক্ষক।")। ২০০২ ইউলের নামের গ্রহাণুটি তার সম্মানে নামকরণ করা হয়। সুইস ১০-ফ্রা এর নোট এবং সুইজারল্যান্ড, রাশিয়া ও জার্মানির অসংখ্য ডাকটিকেটে তার ছবি রয়েছে।
অয়লার এর বাবা ছিলেন পল অয়লার। তিনি ছিলেন রিফর্মড চার্চের একজন যাজক। মা ছিলেন মার্গারিট ব্রুকার, তিনিও ছিলেন একজন যাজকেরই মেয়ে। অয়লারের ছোট দুই বোন ছিল, আন্না মারিয়া এবং মারিয়া ম্যাগডালেনা। অয়লারের বয়স যখন এক বছর, তখন অয়লার পরিবার ব্যাসেল ছেড়ে রাইহেনে বসবাস করতে শুরু করেন এবং সেখানেই শৈশব কাটান অয়লার। পল অয়লার ছিলেন বের্নুলি পরিবারের—ইয়োহান বের্নুলির পারিবারিক বন্ধু, যিনি সে সময়ে ইউরোপের শ্রেষ্ঠ গণিতবিদ বিবেচিত ছিলেন। বের্নুলি তরুণ অয়লারের ওপর গভীর প্রভাব রাখেন। প্রাথমিক শিক্ষার জন্য অয়লারকে ব্যাসেলে তার মাতামহের কাছে পাঠানো হয়েছিল। মাত্র ১৩ বছর বয়সে তিনি ব্যাসেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং ১৭২৩ সালে তিনি দেকার্ত ও নিউটনের দার্শনিক ধারণাসমূহের তুলনামুলক বিশ্লেষণ করে দর্শনে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। এ সময়ে তিনি ইয়োহান বের্নুলির কাছে প্রতি শনিবার বিকেলে পড়তে যেতেন, যিনি তার ছাত্রের অসাধারণ গাণিতিক প্রতিভা বুঝতে পারেন। তার পিতার ইচ্ছানুযায়ী ধর্মযাজক হবার লক্ষ্যে এ সময় তিনি ধর্মতত্ত্ব, গ্রীক ও হিব্রু নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন, তবে বের্নুলি পল অয়লারকে বোঝান যে তার পুত্র শ্রেষ্ঠ গণিতবিদদের সারিতে স্থান করে নেবার জন্যেই জন্মগ্রহণ করেছে। বেরনুলির সাহায্যে ১৭২৬ সালে অয়লার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা সমাপ্ত করেন এবং ডি সোনো শিরোনামে শব্দ সঞ্চালনের ওপর পি.এইচ.ডি সম্পন্ন করেন। ১৭২৭ সালে 'জাহাজের পালের সবচেয়ে ভালো সন্নিবেশ কিভাবে করা যায়' তার ওপর একটি প্রবন্ধ লিখে প্যারিস আকাডেমির প্রাইজ প্রবলেম প্রতিযোগিতাতে জমা দেন গ্র্যান্ড প্রাইজের জন্য। সে বছর প্রথম পুরস্কার পেয়েছিলেন নেভাল আর্কিটেকচার এর জনক পিয়েরে বুগুয়ের। অয়লার লাভ করেন দ্বিতীয় স্থান। পরবর্তীকালে অয়লার তার জীবনে মোট ১২ বার এই পুরস্কার পেয়েছিলেন। | অয়লার কতো বছর দুরারোগ্য জ্বরে ভোগেন? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0739_03 | তড়িৎকোষ | একটি আর্দ্র কোষ ব্যাটারিতে তরল তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ থাকে । অপর নামগুলি হল জল নিমজ্জিত কোষ, কারণ তরলটি সমস্ত অভ্যন্তরীণ অংশজুড়ে থাকে বা ভেন্টেন্ট কোষ , কারণ এর কার্যক্রমের সময় উৎপন্ন গ্যাস বেরিয়ে যেতে পারে। আর্দ্র কোষগুলি শুকনো কোষগুলির পূর্বসুরী ছিল এবং সাধারণত তড়িৎ-রসায়ন শেখার একটি সরঞ্জাম হিসাবে ব্যবহৃত হত। তড়িৎরাসায়নিক কোষগুলি কীভাবে কাজ করে তা প্রদর্শনের জন্য পরীক্ষাগারের সাধারণ উপকরণ, যেমন বিকার ব্যবহার করে তা তৈরি করা যেত।আর্দ্র কোষ হিসেবে পরিচিত একটি বিশেষ ধরনের ঘনীভবন কোষ জারণ বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। আর্দ্র কোষগুলি প্রাথমিক কোষ (অ-পুনর্ভরণযোগ্য) বা গৌণ কোষ (পুনর্ভরণযোগ্য) হতে পারে। মূলত, ড্যানিয়েল কোষের মতো সমস্ত ব্যবহারিক প্রাথমিক তড়িৎকোষ উপর থেকে খোলা পাত্রে আর্দ্র কোষ হিসাবে নির্মিত হয়েছিল। অন্যান্য প্রাথমিক আর্দ্র কোষ হল লেকল্যান্স কোষ, গ্রোভ কোষ, বুনসেন কোষ, ক্রোমিক অ্যাসিড কোষ, ক্লার্ক কোষ এবং ওয়েস্টন কোষ ।লেকল্যান্স কোষের রসায়নটি প্রথম দিকের শুষ্ক কোষের সাথে যুক্ত করে নেওয়া হয়েছিল। আর্দ্র কোষগুলি এখনো অটোমোবাইল ব্যাটারি এবং ইন্ডাস্ট্রিতে সুইচগিয়ারের সহায়ক শক্তির উৎস হিসেবে, টেলিযোগযোগ বা বৃহত্তর নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে অনেক জায়গায় এটির পরিবর্তে জেল কোষ দিয়ে তৈরি ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। এই যন্ত্রগুলিতে সাধারণত লেড-অ্যাসিড বা নিকেল – ক্যাডমিয়াম কোষ ব্যবহার করা হয়।
একটি শুষ্ক কোষে বিদ্যুৎ প্রবাহ সচল রাখতে শুধুমাত্র পর্যাপ্ত পরিমাণে আর্দ্রতাসম্পন্ন তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থের একটি পেস্ট ব্যবহার করা হয়। একটি আর্দ্র কোষের বিপরীতে, একটি শুষ্ক কোষ কোন তরলের ঝরে পড়া ছাড়াই কাজ করতে পারে, কারণ এতে কোনও মুক্ত তরল থাকে না, যা এটিকে বহনযোগ্য সরঞ্জামে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত করে তোলে। তুলনামূলক ভাবে, প্রথম আর্দ্র কোষগুলি সাধারণত খোলা কাঁচের পাত্রে উপরের খোলা অংশ থেকে সীসার দণ্ড ঝুলন্ত ছিল এবং তরলের ঝরে পড়া এড়ানোর জন্য যত্ন সহকারে পরিচালনার প্রয়োজন হত। জেল ব্যাটারির বিকাশ না হওয়া পর্যন্ত লেড-অ্যাসিড ব্যাটারি শুষ্ক কোষের মতো সুরক্ষা এবং বহনযোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি। | কোন ব্যাটারির বিকাশ না হওয়া পর্যন্ত লেড-অ্যাসিড ব্যাটারি শুষ্ক কোষের মতো সুরক্ষা এবং বহনযোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি? | {
"answer_start": [
1741,
1741
],
"text": [
"জেল ব্যাটারির বিকাশ না হওয়া পর্যন্ত",
"জেল ব্যাটারির বিকাশ না হওয়া পর্যন্ত"
]
} |
bn_wiki_0739_04 | তড়িৎকোষ | একটি আর্দ্র কোষ ব্যাটারিতে তরল তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ থাকে । অপর নামগুলি হল জল নিমজ্জিত কোষ, কারণ তরলটি সমস্ত অভ্যন্তরীণ অংশজুড়ে থাকে বা ভেন্টেন্ট কোষ , কারণ এর কার্যক্রমের সময় উৎপন্ন গ্যাস বেরিয়ে যেতে পারে। আর্দ্র কোষগুলি শুকনো কোষগুলির পূর্বসুরী ছিল এবং সাধারণত তড়িৎ-রসায়ন শেখার একটি সরঞ্জাম হিসাবে ব্যবহৃত হত। তড়িৎরাসায়নিক কোষগুলি কীভাবে কাজ করে তা প্রদর্শনের জন্য পরীক্ষাগারের সাধারণ উপকরণ, যেমন বিকার ব্যবহার করে তা তৈরি করা যেত।আর্দ্র কোষ হিসেবে পরিচিত একটি বিশেষ ধরনের ঘনীভবন কোষ জারণ বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। আর্দ্র কোষগুলি প্রাথমিক কোষ (অ-পুনর্ভরণযোগ্য) বা গৌণ কোষ (পুনর্ভরণযোগ্য) হতে পারে। মূলত, ড্যানিয়েল কোষের মতো সমস্ত ব্যবহারিক প্রাথমিক তড়িৎকোষ উপর থেকে খোলা পাত্রে আর্দ্র কোষ হিসাবে নির্মিত হয়েছিল। অন্যান্য প্রাথমিক আর্দ্র কোষ হল লেকল্যান্স কোষ, গ্রোভ কোষ, বুনসেন কোষ, ক্রোমিক অ্যাসিড কোষ, ক্লার্ক কোষ এবং ওয়েস্টন কোষ ।লেকল্যান্স কোষের রসায়নটি প্রথম দিকের শুষ্ক কোষের সাথে যুক্ত করে নেওয়া হয়েছিল। আর্দ্র কোষগুলি এখনো অটোমোবাইল ব্যাটারি এবং ইন্ডাস্ট্রিতে সুইচগিয়ারের সহায়ক শক্তির উৎস হিসেবে, টেলিযোগযোগ বা বৃহত্তর নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে অনেক জায়গায় এটির পরিবর্তে জেল কোষ দিয়ে তৈরি ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। এই যন্ত্রগুলিতে সাধারণত লেড-অ্যাসিড বা নিকেল – ক্যাডমিয়াম কোষ ব্যবহার করা হয়।
একটি শুষ্ক কোষে বিদ্যুৎ প্রবাহ সচল রাখতে শুধুমাত্র পর্যাপ্ত পরিমাণে আর্দ্রতাসম্পন্ন তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থের একটি পেস্ট ব্যবহার করা হয়। একটি আর্দ্র কোষের বিপরীতে, একটি শুষ্ক কোষ কোন তরলের ঝরে পড়া ছাড়াই কাজ করতে পারে, কারণ এতে কোনও মুক্ত তরল থাকে না, যা এটিকে বহনযোগ্য সরঞ্জামে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত করে তোলে। তুলনামূলক ভাবে, প্রথম আর্দ্র কোষগুলি সাধারণত খোলা কাঁচের পাত্রে উপরের খোলা অংশ থেকে সীসার দণ্ড ঝুলন্ত ছিল এবং তরলের ঝরে পড়া এড়ানোর জন্য যত্ন সহকারে পরিচালনার প্রয়োজন হত। জেল ব্যাটারির বিকাশ না হওয়া পর্যন্ত লেড-অ্যাসিড ব্যাটারি শুষ্ক কোষের মতো সুরক্ষা এবং বহনযোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি। | শুষ্ক কোষে বিদ্যুৎ প্রবাহ সচল রাখতে কিসের পেস্ট ব্যবহার করা হয়? | {
"answer_start": [
1307,
1307
],
"text": [
"পর্যাপ্ত পরিমাণে আর্দ্রতাসম্পন্ন তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থের একটি পেস্ট",
"পর্যাপ্ত পরিমাণে আর্দ্রতাসম্পন্ন তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থের একটি পেস্ট"
]
} |
bn_wiki_0739_05 | তড়িৎকোষ | একটি আর্দ্র কোষ ব্যাটারিতে তরল তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থ থাকে । অপর নামগুলি হল জল নিমজ্জিত কোষ, কারণ তরলটি সমস্ত অভ্যন্তরীণ অংশজুড়ে থাকে বা ভেন্টেন্ট কোষ , কারণ এর কার্যক্রমের সময় উৎপন্ন গ্যাস বেরিয়ে যেতে পারে। আর্দ্র কোষগুলি শুকনো কোষগুলির পূর্বসুরী ছিল এবং সাধারণত তড়িৎ-রসায়ন শেখার একটি সরঞ্জাম হিসাবে ব্যবহৃত হত। তড়িৎরাসায়নিক কোষগুলি কীভাবে কাজ করে তা প্রদর্শনের জন্য পরীক্ষাগারের সাধারণ উপকরণ, যেমন বিকার ব্যবহার করে তা তৈরি করা যেত।আর্দ্র কোষ হিসেবে পরিচিত একটি বিশেষ ধরনের ঘনীভবন কোষ জারণ বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। আর্দ্র কোষগুলি প্রাথমিক কোষ (অ-পুনর্ভরণযোগ্য) বা গৌণ কোষ (পুনর্ভরণযোগ্য) হতে পারে। মূলত, ড্যানিয়েল কোষের মতো সমস্ত ব্যবহারিক প্রাথমিক তড়িৎকোষ উপর থেকে খোলা পাত্রে আর্দ্র কোষ হিসাবে নির্মিত হয়েছিল। অন্যান্য প্রাথমিক আর্দ্র কোষ হল লেকল্যান্স কোষ, গ্রোভ কোষ, বুনসেন কোষ, ক্রোমিক অ্যাসিড কোষ, ক্লার্ক কোষ এবং ওয়েস্টন কোষ ।লেকল্যান্স কোষের রসায়নটি প্রথম দিকের শুষ্ক কোষের সাথে যুক্ত করে নেওয়া হয়েছিল। আর্দ্র কোষগুলি এখনো অটোমোবাইল ব্যাটারি এবং ইন্ডাস্ট্রিতে সুইচগিয়ারের সহায়ক শক্তির উৎস হিসেবে, টেলিযোগযোগ বা বৃহত্তর নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হয়, তবে অনেক জায়গায় এটির পরিবর্তে জেল কোষ দিয়ে তৈরি ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। এই যন্ত্রগুলিতে সাধারণত লেড-অ্যাসিড বা নিকেল – ক্যাডমিয়াম কোষ ব্যবহার করা হয়।
একটি শুষ্ক কোষে বিদ্যুৎ প্রবাহ সচল রাখতে শুধুমাত্র পর্যাপ্ত পরিমাণে আর্দ্রতাসম্পন্ন তড়িৎবিশ্লেষ্য পদার্থের একটি পেস্ট ব্যবহার করা হয়। একটি আর্দ্র কোষের বিপরীতে, একটি শুষ্ক কোষ কোন তরলের ঝরে পড়া ছাড়াই কাজ করতে পারে, কারণ এতে কোনও মুক্ত তরল থাকে না, যা এটিকে বহনযোগ্য সরঞ্জামে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত করে তোলে। তুলনামূলক ভাবে, প্রথম আর্দ্র কোষগুলি সাধারণত খোলা কাঁচের পাত্রে উপরের খোলা অংশ থেকে সীসার দণ্ড ঝুলন্ত ছিল এবং তরলের ঝরে পড়া এড়ানোর জন্য যত্ন সহকারে পরিচালনার প্রয়োজন হত। জেল ব্যাটারির বিকাশ না হওয়া পর্যন্ত লেড-অ্যাসিড ব্যাটারি শুষ্ক কোষের মতো সুরক্ষা এবং বহনযোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি। | আর্দ্র কোষগুলির প্রধান সুবিধা কী ছিল ? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2831_01 | বাংলাদেশ | বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে প্রণীত হয়। পরবর্তীকালে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সর্বমোট ১৭টি সংশোধনী আনা হয়েছে। বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে সংসদীয় গণতন্ত্র ব্যবস্থার সরকার পদ্ধতি প্রচলিত। রাষ্ট্রযন্ত্রের তিনটি শাখা: সংসদ, প্রশাসন এবং বিচার ব্যবস্থা। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ এক কক্ষবিশিষ্ট। এতে জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত ৩০০ জন সদস্য ছাড়াও নারীদের জন্য ৫০টি সংরক্ষিত আসন আছে। প্রতিটি সংসদের নির্ধারিত মেয়াদকাল ৫ বছর। বাংলাদেশের প্রধান দুইটি রাজনৈতিক দল হল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল। এছাড়াও, জাতীয় পার্টি রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ১৮ বছর বা তদুর্ধ্ব সব নাগরিকের ভোটাধিকার রয়েছে।
১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দ থেকে নির্বাচনের পূর্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পদ্ধতি চালু হয় যা ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে সংশোধনক্রমে সংবিধানে গৃহীত হয়। ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দের ৯ম জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত নির্বাচনের পূর্বে কেয়ারটেকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়েছে। এই ব্যবস্থায় সরকারের মেয়াদ শেষে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হত। এ সময় সরকারি ক্ষমতা নিয়ন্ত্রিত হয় নির্দলীয় নিরপেক্ষ উপদেষ্টামণ্ডলীর মাধ্যমে। সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন মর্মে সংবিধানে প্রবিধান রয়েছে। সংসদীয় নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। ২০১১-এ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সংবিধানের ১৫তম সংশোধনীর মাধ্যমে নির্বাচনপূর্ব নিদর্লীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পদ্ধতি বাতিল করা হয়। আবার, ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে সংবিধানের ১৬তম সংশোধনীর মাধ্যমে প্রধান বিচারপতিদের অভিশংসন প্রথা চালু হয়। প্রধান বিচারপতিদের ইচ্ছে করলে সংসদ অভিশংসন করতে পারবে। আর ২০১৮ সালে সংবিধানের সপ্তদশ সংশোধনীর মাধ্যমে জাতীয় সংসদে শুধুমাত্র নারীদের জন্য সংরক্ষিত ৫০টি আসনের মেয়াদ আরও ২৫ বছর বৃদ্ধি করা হয়।
রাষ্ট্রপতি এদেশের আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রপ্রধান। তার সীমিত ক্ষমতা রয়েছে; কেননা কয়েকটি ক্ষেত্র ব্যতীত প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নিতে তিনি সাংবিধানিকভাবে বাধ্য। জাতীয় সংসদের সদস্যদের ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন পাঁচ বছর মেয়াদের জন্য। তবে সংসদ নির্বাচনের সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে রাষ্ট্রপতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। রাষ্ট্রযন্ত্রের মূল ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রধানমন্ত্রী, যিনি "সরকার প্রধান" হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। প্রধানমন্ত্রীকে অবশ্যই সংসদ সদস্য হতে হয়। মন্ত্রিসভার মন্ত্রীরা প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক মনোনীত এবং রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। | বাংলাদেশের সংবিধান কত সালে প্রণীত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2831_02 | বাংলাদেশ | বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে প্রণীত হয়। পরবর্তীকালে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সর্বমোট ১৭টি সংশোধনী আনা হয়েছে। বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে সংসদীয় গণতন্ত্র ব্যবস্থার সরকার পদ্ধতি প্রচলিত। রাষ্ট্রযন্ত্রের তিনটি শাখা: সংসদ, প্রশাসন এবং বিচার ব্যবস্থা। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ এক কক্ষবিশিষ্ট। এতে জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত ৩০০ জন সদস্য ছাড়াও নারীদের জন্য ৫০টি সংরক্ষিত আসন আছে। প্রতিটি সংসদের নির্ধারিত মেয়াদকাল ৫ বছর। বাংলাদেশের প্রধান দুইটি রাজনৈতিক দল হল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল। এছাড়াও, জাতীয় পার্টি রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ১৮ বছর বা তদুর্ধ্ব সব নাগরিকের ভোটাধিকার রয়েছে।
১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দ থেকে নির্বাচনের পূর্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পদ্ধতি চালু হয় যা ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে সংশোধনক্রমে সংবিধানে গৃহীত হয়। ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দের ৯ম জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত নির্বাচনের পূর্বে কেয়ারটেকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়েছে। এই ব্যবস্থায় সরকারের মেয়াদ শেষে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হত। এ সময় সরকারি ক্ষমতা নিয়ন্ত্রিত হয় নির্দলীয় নিরপেক্ষ উপদেষ্টামণ্ডলীর মাধ্যমে। সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন মর্মে সংবিধানে প্রবিধান রয়েছে। সংসদীয় নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। ২০১১-এ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সংবিধানের ১৫তম সংশোধনীর মাধ্যমে নির্বাচনপূর্ব নিদর্লীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পদ্ধতি বাতিল করা হয়। আবার, ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে সংবিধানের ১৬তম সংশোধনীর মাধ্যমে প্রধান বিচারপতিদের অভিশংসন প্রথা চালু হয়। প্রধান বিচারপতিদের ইচ্ছে করলে সংসদ অভিশংসন করতে পারবে। আর ২০১৮ সালে সংবিধানের সপ্তদশ সংশোধনীর মাধ্যমে জাতীয় সংসদে শুধুমাত্র নারীদের জন্য সংরক্ষিত ৫০টি আসনের মেয়াদ আরও ২৫ বছর বৃদ্ধি করা হয়।
রাষ্ট্রপতি এদেশের আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রপ্রধান। তার সীমিত ক্ষমতা রয়েছে; কেননা কয়েকটি ক্ষেত্র ব্যতীত প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নিতে তিনি সাংবিধানিকভাবে বাধ্য। জাতীয় সংসদের সদস্যদের ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন পাঁচ বছর মেয়াদের জন্য। তবে সংসদ নির্বাচনের সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে রাষ্ট্রপতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। রাষ্ট্রযন্ত্রের মূল ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রধানমন্ত্রী, যিনি "সরকার প্রধান" হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। প্রধানমন্ত্রীকে অবশ্যই সংসদ সদস্য হতে হয়। মন্ত্রিসভার মন্ত্রীরা প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক মনোনীত এবং রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। | বাংলাদেশের সংবিধানে সর্বমোট কয়টি সংশোধনী আনা হয়েছে? | {
"answer_start": [
94,
94
],
"text": [
"১৭টি",
"১৭টি"
]
} |
bn_wiki_2831_03 | বাংলাদেশ | বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে প্রণীত হয়। পরবর্তীকালে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সর্বমোট ১৭টি সংশোধনী আনা হয়েছে। বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে সংসদীয় গণতন্ত্র ব্যবস্থার সরকার পদ্ধতি প্রচলিত। রাষ্ট্রযন্ত্রের তিনটি শাখা: সংসদ, প্রশাসন এবং বিচার ব্যবস্থা। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ এক কক্ষবিশিষ্ট। এতে জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত ৩০০ জন সদস্য ছাড়াও নারীদের জন্য ৫০টি সংরক্ষিত আসন আছে। প্রতিটি সংসদের নির্ধারিত মেয়াদকাল ৫ বছর। বাংলাদেশের প্রধান দুইটি রাজনৈতিক দল হল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল। এছাড়াও, জাতীয় পার্টি রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ১৮ বছর বা তদুর্ধ্ব সব নাগরিকের ভোটাধিকার রয়েছে।
১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দ থেকে নির্বাচনের পূর্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পদ্ধতি চালু হয় যা ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে সংশোধনক্রমে সংবিধানে গৃহীত হয়। ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দের ৯ম জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত নির্বাচনের পূর্বে কেয়ারটেকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়েছে। এই ব্যবস্থায় সরকারের মেয়াদ শেষে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হত। এ সময় সরকারি ক্ষমতা নিয়ন্ত্রিত হয় নির্দলীয় নিরপেক্ষ উপদেষ্টামণ্ডলীর মাধ্যমে। সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন মর্মে সংবিধানে প্রবিধান রয়েছে। সংসদীয় নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। ২০১১-এ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সংবিধানের ১৫তম সংশোধনীর মাধ্যমে নির্বাচনপূর্ব নিদর্লীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পদ্ধতি বাতিল করা হয়। আবার, ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে সংবিধানের ১৬তম সংশোধনীর মাধ্যমে প্রধান বিচারপতিদের অভিশংসন প্রথা চালু হয়। প্রধান বিচারপতিদের ইচ্ছে করলে সংসদ অভিশংসন করতে পারবে। আর ২০১৮ সালে সংবিধানের সপ্তদশ সংশোধনীর মাধ্যমে জাতীয় সংসদে শুধুমাত্র নারীদের জন্য সংরক্ষিত ৫০টি আসনের মেয়াদ আরও ২৫ বছর বৃদ্ধি করা হয়।
রাষ্ট্রপতি এদেশের আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রপ্রধান। তার সীমিত ক্ষমতা রয়েছে; কেননা কয়েকটি ক্ষেত্র ব্যতীত প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নিতে তিনি সাংবিধানিকভাবে বাধ্য। জাতীয় সংসদের সদস্যদের ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন পাঁচ বছর মেয়াদের জন্য। তবে সংসদ নির্বাচনের সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে রাষ্ট্রপতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। রাষ্ট্রযন্ত্রের মূল ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রধানমন্ত্রী, যিনি "সরকার প্রধান" হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। প্রধানমন্ত্রীকে অবশ্যই সংসদ সদস্য হতে হয়। মন্ত্রিসভার মন্ত্রীরা প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক মনোনীত এবং রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। | বাংলাদেশের রাষ্ট্রযন্ত্রের কয়টি শাখা আছে? | {
"answer_start": [
219,
219
],
"text": [
"তিনটি",
"তিনটি"
]
} |
bn_wiki_2831_04 | বাংলাদেশ | বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে প্রণীত হয়। পরবর্তীকালে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সর্বমোট ১৭টি সংশোধনী আনা হয়েছে। বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে সংসদীয় গণতন্ত্র ব্যবস্থার সরকার পদ্ধতি প্রচলিত। রাষ্ট্রযন্ত্রের তিনটি শাখা: সংসদ, প্রশাসন এবং বিচার ব্যবস্থা। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ এক কক্ষবিশিষ্ট। এতে জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত ৩০০ জন সদস্য ছাড়াও নারীদের জন্য ৫০টি সংরক্ষিত আসন আছে। প্রতিটি সংসদের নির্ধারিত মেয়াদকাল ৫ বছর। বাংলাদেশের প্রধান দুইটি রাজনৈতিক দল হল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল। এছাড়াও, জাতীয় পার্টি রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ১৮ বছর বা তদুর্ধ্ব সব নাগরিকের ভোটাধিকার রয়েছে।
১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দ থেকে নির্বাচনের পূর্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পদ্ধতি চালু হয় যা ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে সংশোধনক্রমে সংবিধানে গৃহীত হয়। ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দের ৯ম জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত নির্বাচনের পূর্বে কেয়ারটেকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়েছে। এই ব্যবস্থায় সরকারের মেয়াদ শেষে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হত। এ সময় সরকারি ক্ষমতা নিয়ন্ত্রিত হয় নির্দলীয় নিরপেক্ষ উপদেষ্টামণ্ডলীর মাধ্যমে। সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন মর্মে সংবিধানে প্রবিধান রয়েছে। সংসদীয় নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। ২০১১-এ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সংবিধানের ১৫তম সংশোধনীর মাধ্যমে নির্বাচনপূর্ব নিদর্লীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পদ্ধতি বাতিল করা হয়। আবার, ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে সংবিধানের ১৬তম সংশোধনীর মাধ্যমে প্রধান বিচারপতিদের অভিশংসন প্রথা চালু হয়। প্রধান বিচারপতিদের ইচ্ছে করলে সংসদ অভিশংসন করতে পারবে। আর ২০১৮ সালে সংবিধানের সপ্তদশ সংশোধনীর মাধ্যমে জাতীয় সংসদে শুধুমাত্র নারীদের জন্য সংরক্ষিত ৫০টি আসনের মেয়াদ আরও ২৫ বছর বৃদ্ধি করা হয়।
রাষ্ট্রপতি এদেশের আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রপ্রধান। তার সীমিত ক্ষমতা রয়েছে; কেননা কয়েকটি ক্ষেত্র ব্যতীত প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নিতে তিনি সাংবিধানিকভাবে বাধ্য। জাতীয় সংসদের সদস্যদের ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন পাঁচ বছর মেয়াদের জন্য। তবে সংসদ নির্বাচনের সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে রাষ্ট্রপতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। রাষ্ট্রযন্ত্রের মূল ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রধানমন্ত্রী, যিনি "সরকার প্রধান" হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। প্রধানমন্ত্রীকে অবশ্যই সংসদ সদস্য হতে হয়। মন্ত্রিসভার মন্ত্রীরা প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক মনোনীত এবং রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। | বাংলাদেশে সংসদের নির্ধারিত মেয়াদকাল কয় বছর? | {
"answer_start": [
427,
427
],
"text": [
" ৫ বছর",
" ৫ বছর"
]
} |
bn_wiki_2831_05 | বাংলাদেশ | বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে প্রণীত হয়। পরবর্তীকালে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সর্বমোট ১৭টি সংশোধনী আনা হয়েছে। বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে সংসদীয় গণতন্ত্র ব্যবস্থার সরকার পদ্ধতি প্রচলিত। রাষ্ট্রযন্ত্রের তিনটি শাখা: সংসদ, প্রশাসন এবং বিচার ব্যবস্থা। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ এক কক্ষবিশিষ্ট। এতে জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত ৩০০ জন সদস্য ছাড়াও নারীদের জন্য ৫০টি সংরক্ষিত আসন আছে। প্রতিটি সংসদের নির্ধারিত মেয়াদকাল ৫ বছর। বাংলাদেশের প্রধান দুইটি রাজনৈতিক দল হল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল। এছাড়াও, জাতীয় পার্টি রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ১৮ বছর বা তদুর্ধ্ব সব নাগরিকের ভোটাধিকার রয়েছে।
১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দ থেকে নির্বাচনের পূর্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পদ্ধতি চালু হয় যা ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে সংশোধনক্রমে সংবিধানে গৃহীত হয়। ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দের ৯ম জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত নির্বাচনের পূর্বে কেয়ারটেকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়েছে। এই ব্যবস্থায় সরকারের মেয়াদ শেষে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হত। এ সময় সরকারি ক্ষমতা নিয়ন্ত্রিত হয় নির্দলীয় নিরপেক্ষ উপদেষ্টামণ্ডলীর মাধ্যমে। সর্বশেষ অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন মর্মে সংবিধানে প্রবিধান রয়েছে। সংসদীয় নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। ২০১১-এ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সংবিধানের ১৫তম সংশোধনীর মাধ্যমে নির্বাচনপূর্ব নিদর্লীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পদ্ধতি বাতিল করা হয়। আবার, ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে সংবিধানের ১৬তম সংশোধনীর মাধ্যমে প্রধান বিচারপতিদের অভিশংসন প্রথা চালু হয়। প্রধান বিচারপতিদের ইচ্ছে করলে সংসদ অভিশংসন করতে পারবে। আর ২০১৮ সালে সংবিধানের সপ্তদশ সংশোধনীর মাধ্যমে জাতীয় সংসদে শুধুমাত্র নারীদের জন্য সংরক্ষিত ৫০টি আসনের মেয়াদ আরও ২৫ বছর বৃদ্ধি করা হয়।
রাষ্ট্রপতি এদেশের আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রপ্রধান। তার সীমিত ক্ষমতা রয়েছে; কেননা কয়েকটি ক্ষেত্র ব্যতীত প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নিতে তিনি সাংবিধানিকভাবে বাধ্য। জাতীয় সংসদের সদস্যদের ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন পাঁচ বছর মেয়াদের জন্য। তবে সংসদ নির্বাচনের সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে রাষ্ট্রপতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। রাষ্ট্রযন্ত্রের মূল ক্ষমতার অধিকারী হলেন প্রধানমন্ত্রী, যিনি "সরকার প্রধান" হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। প্রধানমন্ত্রীকে অবশ্যই সংসদ সদস্য হতে হয়। মন্ত্রিসভার মন্ত্রীরা প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক মনোনীত এবং রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। | বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1106_01 | গিল মার্কাস | গিল মার্কাস (জন্ম: আগস্ট ১০ আগস্ট ১৯৪৯) হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার রিজার্ভ ব্যাংকের একজন প্রাক্তন গভর্নর। তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত নবম ব্যক্তি এবং প্রথম ও একমাত্র নারী।মার্কাস দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার দাদা-দাদি ছিলেন লিথুয়ানিয়া থেকে আসা ইহুদি অভিবাসী ; তার বাবা-মা দুজনেরই জন্ম দক্ষিণ আফ্রিকাতে। তার বাবা-মা উভয়ই বর্ণবাদবিরোধী কর্মী এবং দক্ষিণ আফ্রিকার কমিউনিস্ট পার্টির (এসএসিপি) সদস্য ছিলেন। গিল এবং তার দুই বোন ও ভাইকে নিয়ে তারা ১৯৯৯ সালে নির্বাসিত হয়েছিলেন। ১৯৭৬ সালে তিনি পত্রযোগে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিল্প মনোবিজ্ঞানে বি.কম. ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। তিনি ১৯৭০ সালে এসএসিপি ও আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসে (এএনসি) যোগদান করেছিলেন এবং লন্ডনে নির্বাসিত এএনসির তথ্য ও প্রচার বিভাগের (ডিআইপি) হয়ে কাজ শুরু করেছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি ডিআইপির সহ-সম্পাদক হন। | গিল মার্কাস এর জন্ম কত সালে? | {
"answer_start": [
34,
34
],
"text": [
"১৯৪৯",
"১৯৪৯"
]
} |
bn_wiki_1106_03 | গিল মার্কাস | গিল মার্কাস (জন্ম: আগস্ট ১০ আগস্ট ১৯৪৯) হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার রিজার্ভ ব্যাংকের একজন প্রাক্তন গভর্নর। তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত নবম ব্যক্তি এবং প্রথম ও একমাত্র নারী।মার্কাস দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার দাদা-দাদি ছিলেন লিথুয়ানিয়া থেকে আসা ইহুদি অভিবাসী ; তার বাবা-মা দুজনেরই জন্ম দক্ষিণ আফ্রিকাতে। তার বাবা-মা উভয়ই বর্ণবাদবিরোধী কর্মী এবং দক্ষিণ আফ্রিকার কমিউনিস্ট পার্টির (এসএসিপি) সদস্য ছিলেন। গিল এবং তার দুই বোন ও ভাইকে নিয়ে তারা ১৯৯৯ সালে নির্বাসিত হয়েছিলেন। ১৯৭৬ সালে তিনি পত্রযোগে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিল্প মনোবিজ্ঞানে বি.কম. ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। তিনি ১৯৭০ সালে এসএসিপি ও আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসে (এএনসি) যোগদান করেছিলেন এবং লন্ডনে নির্বাসিত এএনসির তথ্য ও প্রচার বিভাগের (ডিআইপি) হয়ে কাজ শুরু করেছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি ডিআইপির সহ-সম্পাদক হন। | গিল মার্কাসের পূর্বসূরীর নাম কী? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1106_04 | গিল মার্কাস | গিল মার্কাস (জন্ম: আগস্ট ১০ আগস্ট ১৯৪৯) হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার রিজার্ভ ব্যাংকের একজন প্রাক্তন গভর্নর। তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত নবম ব্যক্তি এবং প্রথম ও একমাত্র নারী।মার্কাস দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার দাদা-দাদি ছিলেন লিথুয়ানিয়া থেকে আসা ইহুদি অভিবাসী ; তার বাবা-মা দুজনেরই জন্ম দক্ষিণ আফ্রিকাতে। তার বাবা-মা উভয়ই বর্ণবাদবিরোধী কর্মী এবং দক্ষিণ আফ্রিকার কমিউনিস্ট পার্টির (এসএসিপি) সদস্য ছিলেন। গিল এবং তার দুই বোন ও ভাইকে নিয়ে তারা ১৯৯৯ সালে নির্বাসিত হয়েছিলেন। ১৯৭৬ সালে তিনি পত্রযোগে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিল্প মনোবিজ্ঞানে বি.কম. ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। তিনি ১৯৭০ সালে এসএসিপি ও আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসে (এএনসি) যোগদান করেছিলেন এবং লন্ডনে নির্বাসিত এএনসির তথ্য ও প্রচার বিভাগের (ডিআইপি) হয়ে কাজ শুরু করেছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি ডিআইপির সহ-সম্পাদক হন। | গিল মার্কাসের উত্তরসূরীর নাম কী লেসেতজা ক্যাগানিয়াগো? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1106_05 | গিল মার্কাস | গিল মার্কাস (জন্ম: আগস্ট ১০ আগস্ট ১৯৪৯) হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার রিজার্ভ ব্যাংকের একজন প্রাক্তন গভর্নর। তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত নবম ব্যক্তি এবং প্রথম ও একমাত্র নারী।মার্কাস দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার দাদা-দাদি ছিলেন লিথুয়ানিয়া থেকে আসা ইহুদি অভিবাসী ; তার বাবা-মা দুজনেরই জন্ম দক্ষিণ আফ্রিকাতে। তার বাবা-মা উভয়ই বর্ণবাদবিরোধী কর্মী এবং দক্ষিণ আফ্রিকার কমিউনিস্ট পার্টির (এসএসিপি) সদস্য ছিলেন। গিল এবং তার দুই বোন ও ভাইকে নিয়ে তারা ১৯৯৯ সালে নির্বাসিত হয়েছিলেন। ১৯৭৬ সালে তিনি পত্রযোগে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিল্প মনোবিজ্ঞানে বি.কম. ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। তিনি ১৯৭০ সালে এসএসিপি ও আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসে (এএনসি) যোগদান করেছিলেন এবং লন্ডনে নির্বাসিত এএনসির তথ্য ও প্রচার বিভাগের (ডিআইপি) হয়ে কাজ শুরু করেছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি ডিআইপির সহ-সম্পাদক হন। | গিল মার্কাস কোন বিষয়ে বি.কম. ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন? | {
"answer_start": [
546,
546
],
"text": [
"শিল্প মনোবিজ্ঞানে",
"শিল্প মনোবিজ্ঞানে"
]
} |
bn_wiki_1846_02 | ডিএনএ অনুলিপন | সাধারণভাবে ডিএনএ পলিমারেজগুলো অত্যন্ত নির্ভুল, প্রতি ১০৭ নিউক্লিওটাইড যুক্ত করার জন্য একটির চেয়ে কম অভ্যন্তরীণ ত্রুটির হার যুক্ত হয়। এছাড়াও কিছু ডিএনএ পলিমারেজেরর প্রুফ রিডিং ক্ষমতাও রয়েছে; ভুল ক্ষারগুলোকে সংশোধন করার জন্য তারা ক্রমবর্ধমান স্ট্র্যান্ডের প্রান্ত থেকে নিউক্লিওটাইডগুলো সরিয়ে ফেলতে পারে। অবশেষে অনুলিপন-পরবর্তী মেরামত প্রক্রিয়া ত্রুটি নির্ণয়ের জন্য ডিএনএ পর্যবেক্ষণ করে, মূল স্ট্র্যান্ড ক্রম থেকে নতুন সংশ্লেষিত ডিএনএ স্ট্র্যান্ডের সাথে অমিলগুলো পৃথক করতে সক্ষম হয়। একইসাথে এই তিনটি বৈষম্য নির্ণয় পদক্ষেপ প্রতি ১০৯ নিউক্লিওটাইড যুক্ত করার জন্য একটিরও কম ভুলের প্রতিলিপন করতে সক্ষম করে। | কোন ডিএনএ পলিমারেজেরর প্রুফ রিডিং ক্ষমতা আছে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1846_03 | ডিএনএ অনুলিপন | সাধারণভাবে ডিএনএ পলিমারেজগুলো অত্যন্ত নির্ভুল, প্রতি ১০৭ নিউক্লিওটাইড যুক্ত করার জন্য একটির চেয়ে কম অভ্যন্তরীণ ত্রুটির হার যুক্ত হয়। এছাড়াও কিছু ডিএনএ পলিমারেজেরর প্রুফ রিডিং ক্ষমতাও রয়েছে; ভুল ক্ষারগুলোকে সংশোধন করার জন্য তারা ক্রমবর্ধমান স্ট্র্যান্ডের প্রান্ত থেকে নিউক্লিওটাইডগুলো সরিয়ে ফেলতে পারে। অবশেষে অনুলিপন-পরবর্তী মেরামত প্রক্রিয়া ত্রুটি নির্ণয়ের জন্য ডিএনএ পর্যবেক্ষণ করে, মূল স্ট্র্যান্ড ক্রম থেকে নতুন সংশ্লেষিত ডিএনএ স্ট্র্যান্ডের সাথে অমিলগুলো পৃথক করতে সক্ষম হয়। একইসাথে এই তিনটি বৈষম্য নির্ণয় পদক্ষেপ প্রতি ১০৯ নিউক্লিওটাইড যুক্ত করার জন্য একটিরও কম ভুলের প্রতিলিপন করতে সক্ষম করে। | ডিএনএতে কয়টি স্ট্র্যান্ড থাকে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0239_01 | ওরেল (মহাকাশযান) | ওরেল বা ওরিওল, পূর্বে ফেডারেশন ও পিপিটিএস হল রসকোমোসের একটি প্রকল্প, যা একটি নতুন প্রজন্মের আংশিক পুনরায় ব্যবহারযোগ্য ক্রু মহাকাশযানের উন্নয়নে নিয়োজিত রয়েছে।
দাপ্তরিক নাম ২০১৬ পর্যন্ত নিউ জেনারেশন পাইলটেড ট্রান্সপোর্ট শিপ বা পিটিকে এনপি ছিল। প্রকল্পের লক্ষ্য হল প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বারা নিন্ম পৃথিবী কক্ষপথ ও চন্দ্র কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সমর্থিত সয়ুজ মহাকাশযানের প্রতিস্থাপনের জন্য একটি পরবর্তী প্রজন্মের মহাকাশযানের উন্নয়ন করা। এটি মার্কিন ওরিওন বা বাণিজ্যিক ক্রু উন্নয়ন মহাকাশযানের অনুরূপ।
রাশিয়া ও ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সির (ইএসএ) দ্বারা ক্রু স্পেস ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেমের (সিএসটিএস) সহ-উন্নয়নে ব্যর্থ প্রয়াসের পরে পিপিটিএস প্রকল্প শুরু হয়। ইএসএ সদস্য দেশসমূহ ২০০৬ সালে ওয়ার্কশেয়ার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করার পরে ক্লিপারকে অর্থায়ন করতে অস্বীকার করে, এর পরে 'রাশিয়ায় প্রযুক্তি হস্তান্তর করা হলে তা সামরিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হতে পারে' এমন সন্দেহের কারণে আবার সিএসটিএস-এর উন্নয়নে অর্থায়ন করতে অস্বীকার করে, রাশিয়ান ফেডারেল স্পেস এজেন্সি একটি নতুন ক্রু মহাকাশ যানের আদেশ রুশ সংস্থাসমূহকে প্রদান করে। আরকেকে এনার্জিয়াকে ২০১৩ সালের ১৯শে ডিসেম্বর একটি উন্নয়ন চুক্তি প্রদান করা হয়।
ওরেলের উদ্দেশ্য চার জন ক্রুকে পৃথিবীর কক্ষপথে ও তার বাইরেও ৩০ দিনের অভিযানে বহন করতে সক্ষমতা অর্জন করা। এটি যদি কোনও মহাকাশ স্টেশনে ডক করা হয় তবে এক বছর পর্যন্ত মহাকাশে থাকতে সক্ষম হবে, যা সযুজ মহাকাশযানের দ্বিগুণ। মহাকাশযানটি লুনার অরবিটাল স্টেশন নামে একটি মহাকাশ স্টেশন স্থাপনের পরিকল্পনা সহ চন্দ্র কক্ষপথে মহাকাশচারী প্রেরণ করবে। | ওরেল বা ওরিওলের দাপ্তরিক নাম ২০১৬ পর্যন্ত কী ছিল? | {
"answer_start": [
189,
189
],
"text": [
"নিউ জেনারেশন পাইলটেড ট্রান্সপোর্ট শিপ বা পিটিকে এনপি",
"নিউ জেনারেশন পাইলটেড ট্রান্সপোর্ট শিপ বা পিটিকে এনপি"
]
} |
bn_wiki_0239_02 | ওরেল (মহাকাশযান) | ওরেল বা ওরিওল, পূর্বে ফেডারেশন ও পিপিটিএস হল রসকোমোসের একটি প্রকল্প, যা একটি নতুন প্রজন্মের আংশিক পুনরায় ব্যবহারযোগ্য ক্রু মহাকাশযানের উন্নয়নে নিয়োজিত রয়েছে।
দাপ্তরিক নাম ২০১৬ পর্যন্ত নিউ জেনারেশন পাইলটেড ট্রান্সপোর্ট শিপ বা পিটিকে এনপি ছিল। প্রকল্পের লক্ষ্য হল প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বারা নিন্ম পৃথিবী কক্ষপথ ও চন্দ্র কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সমর্থিত সয়ুজ মহাকাশযানের প্রতিস্থাপনের জন্য একটি পরবর্তী প্রজন্মের মহাকাশযানের উন্নয়ন করা। এটি মার্কিন ওরিওন বা বাণিজ্যিক ক্রু উন্নয়ন মহাকাশযানের অনুরূপ।
রাশিয়া ও ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সির (ইএসএ) দ্বারা ক্রু স্পেস ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেমের (সিএসটিএস) সহ-উন্নয়নে ব্যর্থ প্রয়াসের পরে পিপিটিএস প্রকল্প শুরু হয়। ইএসএ সদস্য দেশসমূহ ২০০৬ সালে ওয়ার্কশেয়ার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করার পরে ক্লিপারকে অর্থায়ন করতে অস্বীকার করে, এর পরে 'রাশিয়ায় প্রযুক্তি হস্তান্তর করা হলে তা সামরিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হতে পারে' এমন সন্দেহের কারণে আবার সিএসটিএস-এর উন্নয়নে অর্থায়ন করতে অস্বীকার করে, রাশিয়ান ফেডারেল স্পেস এজেন্সি একটি নতুন ক্রু মহাকাশ যানের আদেশ রুশ সংস্থাসমূহকে প্রদান করে। আরকেকে এনার্জিয়াকে ২০১৩ সালের ১৯শে ডিসেম্বর একটি উন্নয়ন চুক্তি প্রদান করা হয়।
ওরেলের উদ্দেশ্য চার জন ক্রুকে পৃথিবীর কক্ষপথে ও তার বাইরেও ৩০ দিনের অভিযানে বহন করতে সক্ষমতা অর্জন করা। এটি যদি কোনও মহাকাশ স্টেশনে ডক করা হয় তবে এক বছর পর্যন্ত মহাকাশে থাকতে সক্ষম হবে, যা সযুজ মহাকাশযানের দ্বিগুণ। মহাকাশযানটি লুনার অরবিটাল স্টেশন নামে একটি মহাকাশ স্টেশন স্থাপনের পরিকল্পনা সহ চন্দ্র কক্ষপথে মহাকাশচারী প্রেরণ করবে। | ওরেল বা ওরিওল প্রকল্পের লক্ষ্য কী? | {
"answer_start": [
267,
267
],
"text": [
"প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বারা নিন্ম পৃথিবী কক্ষপথ ও চন্দ্র কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সমর্থিত সয়ুজ মহাকাশযানের প্রতিস্থাপনের জন্য একটি পরবর্তী প্রজন্মের মহাকাশযানের উন্নয়ন করা",
"প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বারা নিন্ম পৃথিবী কক্ষপথ ও চন্দ্র কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সমর্থিত সয়ুজ মহাকাশযানের প্রতিস্থাপনের জন্য একটি পরবর্তী প্রজন্মের মহাকাশযানের উন্নয়ন করা"
]
} |
bn_wiki_0239_04 | ওরেল (মহাকাশযান) | ওরেল বা ওরিওল, পূর্বে ফেডারেশন ও পিপিটিএস হল রসকোমোসের একটি প্রকল্প, যা একটি নতুন প্রজন্মের আংশিক পুনরায় ব্যবহারযোগ্য ক্রু মহাকাশযানের উন্নয়নে নিয়োজিত রয়েছে।
দাপ্তরিক নাম ২০১৬ পর্যন্ত নিউ জেনারেশন পাইলটেড ট্রান্সপোর্ট শিপ বা পিটিকে এনপি ছিল। প্রকল্পের লক্ষ্য হল প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বারা নিন্ম পৃথিবী কক্ষপথ ও চন্দ্র কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সমর্থিত সয়ুজ মহাকাশযানের প্রতিস্থাপনের জন্য একটি পরবর্তী প্রজন্মের মহাকাশযানের উন্নয়ন করা। এটি মার্কিন ওরিওন বা বাণিজ্যিক ক্রু উন্নয়ন মহাকাশযানের অনুরূপ।
রাশিয়া ও ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সির (ইএসএ) দ্বারা ক্রু স্পেস ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেমের (সিএসটিএস) সহ-উন্নয়নে ব্যর্থ প্রয়াসের পরে পিপিটিএস প্রকল্প শুরু হয়। ইএসএ সদস্য দেশসমূহ ২০০৬ সালে ওয়ার্কশেয়ার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করার পরে ক্লিপারকে অর্থায়ন করতে অস্বীকার করে, এর পরে 'রাশিয়ায় প্রযুক্তি হস্তান্তর করা হলে তা সামরিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হতে পারে' এমন সন্দেহের কারণে আবার সিএসটিএস-এর উন্নয়নে অর্থায়ন করতে অস্বীকার করে, রাশিয়ান ফেডারেল স্পেস এজেন্সি একটি নতুন ক্রু মহাকাশ যানের আদেশ রুশ সংস্থাসমূহকে প্রদান করে। আরকেকে এনার্জিয়াকে ২০১৩ সালের ১৯শে ডিসেম্বর একটি উন্নয়ন চুক্তি প্রদান করা হয়।
ওরেলের উদ্দেশ্য চার জন ক্রুকে পৃথিবীর কক্ষপথে ও তার বাইরেও ৩০ দিনের অভিযানে বহন করতে সক্ষমতা অর্জন করা। এটি যদি কোনও মহাকাশ স্টেশনে ডক করা হয় তবে এক বছর পর্যন্ত মহাকাশে থাকতে সক্ষম হবে, যা সযুজ মহাকাশযানের দ্বিগুণ। মহাকাশযানটি লুনার অরবিটাল স্টেশন নামে একটি মহাকাশ স্টেশন স্থাপনের পরিকল্পনা সহ চন্দ্র কক্ষপথে মহাকাশচারী প্রেরণ করবে। | ওরেলের উদ্দেশ্য কত জন ক্রুকে পৃথিবীর কক্ষপথে ও তার বাইরেও ৩০ দিনের অভিযানে বহন করতে সক্ষমতা অর্জন করা? | {
"answer_start": [
1130,
1130
],
"text": [
"চার",
"চার জন"
]
} |
bn_wiki_0286_01 | সুবর্ণভূমি বিমানবন্দর ইতিহাস | ১৯৬০-এর দশকের শুরুতে ব্যাংককে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে নির্মাণের পরিকল্পনা নেয়া হয়। এরপর ১৯৬৮-এর প্রথমদিকে এটির নির্মাণ কাজ ধীরগতিতে শুরু হয়। ফলে এ প্রকল্পটি নির্ধারিত সময়সীমার পাঁচ থেকে সাত বছর পরে শেষ হবে বলে সমালোচকেরা মন্তব্য করতে থাকেন।
আন্তর্জাতিকমানের এই বিমানবন্দরটি নির্মাণে থাই সরকার ฿১৫০,০০০ মিলিয়ন থাই বাত ($৪.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) বরাদ্দ রাখে। তন্মধ্যে, সরকার ও রাষ্ট্রীয় সংস্থা থেকে ฿১৩৭,০০০ মিলিয়ন বাত এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ฿১৩,০০০ মিলিয়ন বাত ছিল।
১৯৭৩ সালে ৩২.৪ বর্গকিলোমিটার ভূমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে ক্রয় করা হয়। ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৫ তারিখে থাই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ৯৯জন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী আমন্ত্রণ জানিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান করে। ৩ ও ২৯ জুলাই, ২০০৬ তারিখে পূর্ণাঙ্গভাবে বিমানবন্দরে পরীক্ষামূলকভাবে বিমান পরিচালনা করে|
জানুয়ারি, ২০০৭ সালে সুবর্ণভূমির রানওয়েতে চাকার দাগ খুঁজে পায়। এরফলে পূর্বদিকের রানওয়েটি মেরামতের জন্য বন্ধ করে দেয়া হয়। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ও বিমানের প্রতিনিধিগণ নিরাপত্তার কারণে পার্শ্ববর্তী ডন মুয়াং বিমানবন্দরে অবতরণের পরামর্শ দেয়। ২৭ জানুয়ারি, ২০০৭ তারিখে বিমান পরিচালনা অধিদপ্তর বিমানবন্দরের নিরাপত্তার সনদ নবায়ণে অস্বীকৃতি জানায়। কেননা, থাই আইন অনুযায়ী আইসিএও’র চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় যোগ্যতা গ্রহণ করেছিল ও বিমান পরিচালনা অব্যাহত রাখে। | কত দশকের শুরুতে ব্যাংককে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে নির্মাণের পরিকল্পনা নেয়া হয়? | {
"answer_start": [
0,
0
],
"text": [
"১৯৬০",
"১৯৬০"
]
} |
bn_wiki_0286_02 | সুবর্ণভূমি বিমানবন্দর ইতিহাস | ১৯৬০-এর দশকের শুরুতে ব্যাংককে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে নির্মাণের পরিকল্পনা নেয়া হয়। এরপর ১৯৬৮-এর প্রথমদিকে এটির নির্মাণ কাজ ধীরগতিতে শুরু হয়। ফলে এ প্রকল্পটি নির্ধারিত সময়সীমার পাঁচ থেকে সাত বছর পরে শেষ হবে বলে সমালোচকেরা মন্তব্য করতে থাকেন।
আন্তর্জাতিকমানের এই বিমানবন্দরটি নির্মাণে থাই সরকার ฿১৫০,০০০ মিলিয়ন থাই বাত ($৪.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) বরাদ্দ রাখে। তন্মধ্যে, সরকার ও রাষ্ট্রীয় সংস্থা থেকে ฿১৩৭,০০০ মিলিয়ন বাত এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ฿১৩,০০০ মিলিয়ন বাত ছিল।
১৯৭৩ সালে ৩২.৪ বর্গকিলোমিটার ভূমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে ক্রয় করা হয়। ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৫ তারিখে থাই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ৯৯জন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী আমন্ত্রণ জানিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান করে। ৩ ও ২৯ জুলাই, ২০০৬ তারিখে পূর্ণাঙ্গভাবে বিমানবন্দরে পরীক্ষামূলকভাবে বিমান পরিচালনা করে|
জানুয়ারি, ২০০৭ সালে সুবর্ণভূমির রানওয়েতে চাকার দাগ খুঁজে পায়। এরফলে পূর্বদিকের রানওয়েটি মেরামতের জন্য বন্ধ করে দেয়া হয়। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ও বিমানের প্রতিনিধিগণ নিরাপত্তার কারণে পার্শ্ববর্তী ডন মুয়াং বিমানবন্দরে অবতরণের পরামর্শ দেয়। ২৭ জানুয়ারি, ২০০৭ তারিখে বিমান পরিচালনা অধিদপ্তর বিমানবন্দরের নিরাপত্তার সনদ নবায়ণে অস্বীকৃতি জানায়। কেননা, থাই আইন অনুযায়ী আইসিএও’র চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় যোগ্যতা গ্রহণ করেছিল ও বিমান পরিচালনা অব্যাহত রাখে। | সুবর্ণভূমি বিমানবন্দরটি নির্মাণে থাই সরকার কত মিলিয়ন থাই বাত বরাদ্দ রাখে? | {
"answer_start": [
312,
312
],
"text": [
"฿১৫০,০০০",
"฿১৫০,০০০"
]
} |
bn_wiki_0286_03 | সুবর্ণভূমি বিমানবন্দর ইতিহাস | ১৯৬০-এর দশকের শুরুতে ব্যাংককে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে নির্মাণের পরিকল্পনা নেয়া হয়। এরপর ১৯৬৮-এর প্রথমদিকে এটির নির্মাণ কাজ ধীরগতিতে শুরু হয়। ফলে এ প্রকল্পটি নির্ধারিত সময়সীমার পাঁচ থেকে সাত বছর পরে শেষ হবে বলে সমালোচকেরা মন্তব্য করতে থাকেন।
আন্তর্জাতিকমানের এই বিমানবন্দরটি নির্মাণে থাই সরকার ฿১৫০,০০০ মিলিয়ন থাই বাত ($৪.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) বরাদ্দ রাখে। তন্মধ্যে, সরকার ও রাষ্ট্রীয় সংস্থা থেকে ฿১৩৭,০০০ মিলিয়ন বাত এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ฿১৩,০০০ মিলিয়ন বাত ছিল।
১৯৭৩ সালে ৩২.৪ বর্গকিলোমিটার ভূমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে ক্রয় করা হয়। ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৫ তারিখে থাই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ৯৯জন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী আমন্ত্রণ জানিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান করে। ৩ ও ২৯ জুলাই, ২০০৬ তারিখে পূর্ণাঙ্গভাবে বিমানবন্দরে পরীক্ষামূলকভাবে বিমান পরিচালনা করে|
জানুয়ারি, ২০০৭ সালে সুবর্ণভূমির রানওয়েতে চাকার দাগ খুঁজে পায়। এরফলে পূর্বদিকের রানওয়েটি মেরামতের জন্য বন্ধ করে দেয়া হয়। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ও বিমানের প্রতিনিধিগণ নিরাপত্তার কারণে পার্শ্ববর্তী ডন মুয়াং বিমানবন্দরে অবতরণের পরামর্শ দেয়। ২৭ জানুয়ারি, ২০০৭ তারিখে বিমান পরিচালনা অধিদপ্তর বিমানবন্দরের নিরাপত্তার সনদ নবায়ণে অস্বীকৃতি জানায়। কেননা, থাই আইন অনুযায়ী আইসিএও’র চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় যোগ্যতা গ্রহণ করেছিল ও বিমান পরিচালনা অব্যাহত রাখে। | থাই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ কতজন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী আমন্ত্রণ জানিয়ে সুবর্ণভূমি বিমানবন্দরটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠান করে? | {
"answer_start": [
614,
614
],
"text": [
"৯৯",
"৯৯"
]
} |
bn_wiki_0286_04 | সুবর্ণভূমি বিমানবন্দর ইতিহাস | ১৯৬০-এর দশকের শুরুতে ব্যাংককে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে নির্মাণের পরিকল্পনা নেয়া হয়। এরপর ১৯৬৮-এর প্রথমদিকে এটির নির্মাণ কাজ ধীরগতিতে শুরু হয়। ফলে এ প্রকল্পটি নির্ধারিত সময়সীমার পাঁচ থেকে সাত বছর পরে শেষ হবে বলে সমালোচকেরা মন্তব্য করতে থাকেন।
আন্তর্জাতিকমানের এই বিমানবন্দরটি নির্মাণে থাই সরকার ฿১৫০,০০০ মিলিয়ন থাই বাত ($৪.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) বরাদ্দ রাখে। তন্মধ্যে, সরকার ও রাষ্ট্রীয় সংস্থা থেকে ฿১৩৭,০০০ মিলিয়ন বাত এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ฿১৩,০০০ মিলিয়ন বাত ছিল।
১৯৭৩ সালে ৩২.৪ বর্গকিলোমিটার ভূমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে ক্রয় করা হয়। ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৫ তারিখে থাই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ৯৯জন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী আমন্ত্রণ জানিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান করে। ৩ ও ২৯ জুলাই, ২০০৬ তারিখে পূর্ণাঙ্গভাবে বিমানবন্দরে পরীক্ষামূলকভাবে বিমান পরিচালনা করে|
জানুয়ারি, ২০০৭ সালে সুবর্ণভূমির রানওয়েতে চাকার দাগ খুঁজে পায়। এরফলে পূর্বদিকের রানওয়েটি মেরামতের জন্য বন্ধ করে দেয়া হয়। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ও বিমানের প্রতিনিধিগণ নিরাপত্তার কারণে পার্শ্ববর্তী ডন মুয়াং বিমানবন্দরে অবতরণের পরামর্শ দেয়। ২৭ জানুয়ারি, ২০০৭ তারিখে বিমান পরিচালনা অধিদপ্তর বিমানবন্দরের নিরাপত্তার সনদ নবায়ণে অস্বীকৃতি জানায়। কেননা, থাই আইন অনুযায়ী আইসিএও’র চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় যোগ্যতা গ্রহণ করেছিল ও বিমান পরিচালনা অব্যাহত রাখে। | সুবর্ণভূমি বিমানবন্দরের পার্শ্ববর্তী বিমানবন্দর এর নাম কী? | {
"answer_start": [
962,
962
],
"text": [
"ডন মুয়াং বিমানবন্দর",
"ডন মুয়াং বিমানবন্দর"
]
} |
bn_wiki_0286_05 | সুবর্ণভূমি বিমানবন্দর ইতিহাস | ১৯৬০-এর দশকের শুরুতে ব্যাংককে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে নির্মাণের পরিকল্পনা নেয়া হয়। এরপর ১৯৬৮-এর প্রথমদিকে এটির নির্মাণ কাজ ধীরগতিতে শুরু হয়। ফলে এ প্রকল্পটি নির্ধারিত সময়সীমার পাঁচ থেকে সাত বছর পরে শেষ হবে বলে সমালোচকেরা মন্তব্য করতে থাকেন।
আন্তর্জাতিকমানের এই বিমানবন্দরটি নির্মাণে থাই সরকার ฿১৫০,০০০ মিলিয়ন থাই বাত ($৪.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) বরাদ্দ রাখে। তন্মধ্যে, সরকার ও রাষ্ট্রীয় সংস্থা থেকে ฿১৩৭,০০০ মিলিয়ন বাত এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ฿১৩,০০০ মিলিয়ন বাত ছিল।
১৯৭৩ সালে ৩২.৪ বর্গকিলোমিটার ভূমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে ক্রয় করা হয়। ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৫ তারিখে থাই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ৯৯জন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী আমন্ত্রণ জানিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান করে। ৩ ও ২৯ জুলাই, ২০০৬ তারিখে পূর্ণাঙ্গভাবে বিমানবন্দরে পরীক্ষামূলকভাবে বিমান পরিচালনা করে|
জানুয়ারি, ২০০৭ সালে সুবর্ণভূমির রানওয়েতে চাকার দাগ খুঁজে পায়। এরফলে পূর্বদিকের রানওয়েটি মেরামতের জন্য বন্ধ করে দেয়া হয়। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ও বিমানের প্রতিনিধিগণ নিরাপত্তার কারণে পার্শ্ববর্তী ডন মুয়াং বিমানবন্দরে অবতরণের পরামর্শ দেয়। ২৭ জানুয়ারি, ২০০৭ তারিখে বিমান পরিচালনা অধিদপ্তর বিমানবন্দরের নিরাপত্তার সনদ নবায়ণে অস্বীকৃতি জানায়। কেননা, থাই আইন অনুযায়ী আইসিএও’র চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় যোগ্যতা গ্রহণ করেছিল ও বিমান পরিচালনা অব্যাহত রাখে। | সুবর্ণভূমি নামটি গৃহীত হয় কার দ্বারা? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2065_02 | এশিয়ান গেমস | এশিয়ান গেমস বা এশিয়াড প্রতি চার বছর অন্তর এশিয়ার বিভিন্ন দেশের প্রতিযোগীদেরকে নিয়ে অনুষ্ঠিত বহু-ক্রীড়া আসর। এশিয়ান গেমস ফেডারেশন (এজিএফ) কর্তৃক এ ক্রীড়া আসরটি ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত পরিচালিত হয়। ১৯৫১ সালে ভারতের নতুন দিল্লিতে উদ্বোধনী আসরটি বসে। এশিয়ান গেমস ফেডারেশন ভেঙ্গে ফেলে ১৯৮২ সালের প্রতিযোগিতাটি এশিয়া অলিম্পিক কাউন্সিল (ওসিএ) কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয়। এ প্রতিযোগিতাটি আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) কর্তৃক স্বীকৃত। অলিম্পিক গেমসের পর এ ক্রীড়া আসরটি দ্বিতীয় বৃহত্তম বহু-ক্রীড়া আসররূপে বিবেচিত। | এশিয়ান গেমস ফেডারেশন (এজিএফ) কর্তৃক এ ক্রীড়া আসরটি কবে পর্যন্ত পরিচালিত হয়? | {
"answer_start": [
110,
109
],
"text": [
"১৯৭৮ সালে",
" ১৯৭৮ সালে"
]
} |
bn_wiki_2065_03 | এশিয়ান গেমস | এশিয়ান গেমস বা এশিয়াড প্রতি চার বছর অন্তর এশিয়ার বিভিন্ন দেশের প্রতিযোগীদেরকে নিয়ে অনুষ্ঠিত বহু-ক্রীড়া আসর। এশিয়ান গেমস ফেডারেশন (এজিএফ) কর্তৃক এ ক্রীড়া আসরটি ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত পরিচালিত হয়। ১৯৫১ সালে ভারতের নতুন দিল্লিতে উদ্বোধনী আসরটি বসে। এশিয়ান গেমস ফেডারেশন ভেঙ্গে ফেলে ১৯৮২ সালের প্রতিযোগিতাটি এশিয়া অলিম্পিক কাউন্সিল (ওসিএ) কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয়। এ প্রতিযোগিতাটি আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) কর্তৃক স্বীকৃত। অলিম্পিক গেমসের পর এ ক্রীড়া আসরটি দ্বিতীয় বৃহত্তম বহু-ক্রীড়া আসররূপে বিবেচিত। | কবে ভারতের নতুন দিল্লিতে উদ্বোধনী আসরটি বসে? | {
"answer_start": [
197,
197
],
"text": [
"১৯৫১ সালে",
"১৯৫১ সালে"
]
} |
bn_wiki_2065_04 | এশিয়ান গেমস | এশিয়ান গেমস বা এশিয়াড প্রতি চার বছর অন্তর এশিয়ার বিভিন্ন দেশের প্রতিযোগীদেরকে নিয়ে অনুষ্ঠিত বহু-ক্রীড়া আসর। এশিয়ান গেমস ফেডারেশন (এজিএফ) কর্তৃক এ ক্রীড়া আসরটি ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত পরিচালিত হয়। ১৯৫১ সালে ভারতের নতুন দিল্লিতে উদ্বোধনী আসরটি বসে। এশিয়ান গেমস ফেডারেশন ভেঙ্গে ফেলে ১৯৮২ সালের প্রতিযোগিতাটি এশিয়া অলিম্পিক কাউন্সিল (ওসিএ) কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয়। এ প্রতিযোগিতাটি আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) কর্তৃক স্বীকৃত। অলিম্পিক গেমসের পর এ ক্রীড়া আসরটি দ্বিতীয় বৃহত্তম বহু-ক্রীড়া আসররূপে বিবেচিত। | কিসের পরবর্তী সময়ে এশিয়ায় বেশকিছুসংখ্যক দেশ নিজেদের স্বাধীনতা ঘোষণা করে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_1374_01 | সৌদি আরবে ইসলাম | আঠারো শতকে, ইসলামী প্রচারক মুহাম্মদ ইবনে আবদ-ওহহাব এবং আঞ্চলিক আমির, মুহাম্মদ বিন সৌদের মধ্যে একটি চুক্তি প্রথমে নাজদ অঞ্চলে এবং তারপরে আরব উপদ্বীপে সুন্নি ইসলামের এক চূড়ান্ত পবিত্রতাবাদী চাপ নিয়ে আসে। সমর্থকদের দ্বারা " সালাফিবাদ "এবং অন্যরা" ওয়াহাবিবাদ " হিসাবে পরিচিত, ইসলামের এই ব্যাখ্যাটি রাষ্ট্রীয় ধর্ম এবং ইসলামের ব্যাখ্যা হয়ে ওঠে মুহাম্মদ বিন সৌদ এবং তার উত্তরসূরীদের দ্বারা ( আল সৌদ পরিবার), যিনি শেষ পর্যন্ত ১৯৩২ সালে আধুনিক সৌদি আরব রাজ্য তৈরি করেছিলেন। সৌদি সরকার তার পেট্রোলিয়াম রফতানি আয়ের কয়েক বিলিয়ন ডলার পুরো ইসলামী বিশ্বজুড়ে এবং অন্য কোথাও মসজিদ নির্মাণ, বই প্রকাশ, বৃত্তি ও ফেলোশিপ প্রদান,[৩] আন্তর্জাতিক ইসলামী সংগঠনগুলির হোস্টিং, এবং এর ইসলামের রূপ প্রচারে ব্যয় করেছে, কখনও কখনও যাকে উল্লেখ করা হয় "পেট্রো-ইসলাম" হিসাবে। | মুহাম্মদ ইবনে আবদ-ওহহাব কে ছিলেন? | {
"answer_start": [
12,
12
],
"text": [
"ইসলামী প্রচারক",
"ইসলামী প্রচারক"
]
} |
bn_wiki_1374_02 | সৌদি আরবে ইসলাম | আঠারো শতকে, ইসলামী প্রচারক মুহাম্মদ ইবনে আবদ-ওহহাব এবং আঞ্চলিক আমির, মুহাম্মদ বিন সৌদের মধ্যে একটি চুক্তি প্রথমে নাজদ অঞ্চলে এবং তারপরে আরব উপদ্বীপে সুন্নি ইসলামের এক চূড়ান্ত পবিত্রতাবাদী চাপ নিয়ে আসে। সমর্থকদের দ্বারা " সালাফিবাদ "এবং অন্যরা" ওয়াহাবিবাদ " হিসাবে পরিচিত, ইসলামের এই ব্যাখ্যাটি রাষ্ট্রীয় ধর্ম এবং ইসলামের ব্যাখ্যা হয়ে ওঠে মুহাম্মদ বিন সৌদ এবং তার উত্তরসূরীদের দ্বারা ( আল সৌদ পরিবার), যিনি শেষ পর্যন্ত ১৯৩২ সালে আধুনিক সৌদি আরব রাজ্য তৈরি করেছিলেন। সৌদি সরকার তার পেট্রোলিয়াম রফতানি আয়ের কয়েক বিলিয়ন ডলার পুরো ইসলামী বিশ্বজুড়ে এবং অন্য কোথাও মসজিদ নির্মাণ, বই প্রকাশ, বৃত্তি ও ফেলোশিপ প্রদান,[৩] আন্তর্জাতিক ইসলামী সংগঠনগুলির হোস্টিং, এবং এর ইসলামের রূপ প্রচারে ব্যয় করেছে, কখনও কখনও যাকে উল্লেখ করা হয় "পেট্রো-ইসলাম" হিসাবে। | মুহাম্মদ বিন সৌদ কে ছিলেন? | {
"answer_start": [
55,
55
],
"text": [
"আঞ্চলিক আমির",
"আঞ্চলিক আমির"
]
} |
bn_wiki_1374_03 | সৌদি আরবে ইসলাম | আঠারো শতকে, ইসলামী প্রচারক মুহাম্মদ ইবনে আবদ-ওহহাব এবং আঞ্চলিক আমির, মুহাম্মদ বিন সৌদের মধ্যে একটি চুক্তি প্রথমে নাজদ অঞ্চলে এবং তারপরে আরব উপদ্বীপে সুন্নি ইসলামের এক চূড়ান্ত পবিত্রতাবাদী চাপ নিয়ে আসে। সমর্থকদের দ্বারা " সালাফিবাদ "এবং অন্যরা" ওয়াহাবিবাদ " হিসাবে পরিচিত, ইসলামের এই ব্যাখ্যাটি রাষ্ট্রীয় ধর্ম এবং ইসলামের ব্যাখ্যা হয়ে ওঠে মুহাম্মদ বিন সৌদ এবং তার উত্তরসূরীদের দ্বারা ( আল সৌদ পরিবার), যিনি শেষ পর্যন্ত ১৯৩২ সালে আধুনিক সৌদি আরব রাজ্য তৈরি করেছিলেন। সৌদি সরকার তার পেট্রোলিয়াম রফতানি আয়ের কয়েক বিলিয়ন ডলার পুরো ইসলামী বিশ্বজুড়ে এবং অন্য কোথাও মসজিদ নির্মাণ, বই প্রকাশ, বৃত্তি ও ফেলোশিপ প্রদান,[৩] আন্তর্জাতিক ইসলামী সংগঠনগুলির হোস্টিং, এবং এর ইসলামের রূপ প্রচারে ব্যয় করেছে, কখনও কখনও যাকে উল্লেখ করা হয় "পেট্রো-ইসলাম" হিসাবে। | কোন অঞ্চলে মুহাম্মদ ইবনে আবদ-ওহহাব ও মুহাম্মদ বিন সৌদের মধ্যে চুক্তি হয়? | {
"answer_start": [
113,
113
],
"text": [
"নাজদ অঞ্চলে",
"নাজদ অঞ্চলে"
]
} |
bn_wiki_1973_02 | অতিরিক্ত জনসংখ্যা | পৃথিবীর ধারণ ক্ষমতা, বিশ্বব্যাপী উষ্ণায়ন, সম্ভাব্য বা আসন্ন পরিবেশগত বিপর্যয়, জীবনযাপনের উপর প্রভাব এবং জনসংখ্যা হ্রাসের পক্ষে তর্ক করার ভিত্তিতে জনসাধারণের ক্ষুধা বা এমনকি বিলুপ্তির ঝুঁকি অতিক্রমকারী জনসংখ্যার সংশোধনীর পক্ষে মতামতগুলি উদ্ধৃত করে।
পল এরলিক দ্বারা সমর্থিত, অত্যধিক জনসংখ্যার আরেকটি সংজ্ঞা, জনসংখ্যা এমন একটি পরিস্থিতি যা নবায়নযোগ্য সম্পদের হ্রাস প্রক্রিয়া শুরু করে।এই সংজ্ঞা অনুসারে, জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে জনসংখ্যার যে কোনও হ্রাস ছাড়াই ,জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে। বিজ্ঞানীরা পরামর্শ দিয়েছেন যে পরিবেশে সামগ্রিক মানুষের প্রভাব, অত্যধিক জনসংখ্যা, অত্যধিক সংকোচনের, দূষণ, এবং প্রযুক্তির বিস্তারের কারণে, গ্রহটি একটি নতুন ভূতাত্ত্বিক যুগে পরিনত হচ্ছে যা এন্থ্রোপোসিন হিসাবে পরিচিত । | "জনসংখ্যা এমন একটি পরিস্থিতি যা নবায়নযোগ্য সম্পদের হ্রাস প্রক্রিয়া শুরু করে" - এটি কে বলেছেন? | {
"answer_start": [
251,
251
],
"text": [
"পল এরলিক",
"পল এরলিক"
]
} |
bn_wiki_1973_03 | অতিরিক্ত জনসংখ্যা | পৃথিবীর ধারণ ক্ষমতা, বিশ্বব্যাপী উষ্ণায়ন, সম্ভাব্য বা আসন্ন পরিবেশগত বিপর্যয়, জীবনযাপনের উপর প্রভাব এবং জনসংখ্যা হ্রাসের পক্ষে তর্ক করার ভিত্তিতে জনসাধারণের ক্ষুধা বা এমনকি বিলুপ্তির ঝুঁকি অতিক্রমকারী জনসংখ্যার সংশোধনীর পক্ষে মতামতগুলি উদ্ধৃত করে।
পল এরলিক দ্বারা সমর্থিত, অত্যধিক জনসংখ্যার আরেকটি সংজ্ঞা, জনসংখ্যা এমন একটি পরিস্থিতি যা নবায়নযোগ্য সম্পদের হ্রাস প্রক্রিয়া শুরু করে।এই সংজ্ঞা অনুসারে, জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে জনসংখ্যার যে কোনও হ্রাস ছাড়াই ,জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে। বিজ্ঞানীরা পরামর্শ দিয়েছেন যে পরিবেশে সামগ্রিক মানুষের প্রভাব, অত্যধিক জনসংখ্যা, অত্যধিক সংকোচনের, দূষণ, এবং প্রযুক্তির বিস্তারের কারণে, গ্রহটি একটি নতুন ভূতাত্ত্বিক যুগে পরিনত হচ্ছে যা এন্থ্রোপোসিন হিসাবে পরিচিত । | পল এরলিক এর সংজ্ঞা অনুসারে,জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে কিভাবে? | {
"answer_start": [
433,
433
],
"text": [
"জনসংখ্যার যে কোনও হ্রাস ছাড়াই",
"জনসংখ্যার যে কোনও হ্রাস ছাড়াই"
]
} |
bn_wiki_1973_05 | অতিরিক্ত জনসংখ্যা | পৃথিবীর ধারণ ক্ষমতা, বিশ্বব্যাপী উষ্ণায়ন, সম্ভাব্য বা আসন্ন পরিবেশগত বিপর্যয়, জীবনযাপনের উপর প্রভাব এবং জনসংখ্যা হ্রাসের পক্ষে তর্ক করার ভিত্তিতে জনসাধারণের ক্ষুধা বা এমনকি বিলুপ্তির ঝুঁকি অতিক্রমকারী জনসংখ্যার সংশোধনীর পক্ষে মতামতগুলি উদ্ধৃত করে।
পল এরলিক দ্বারা সমর্থিত, অত্যধিক জনসংখ্যার আরেকটি সংজ্ঞা, জনসংখ্যা এমন একটি পরিস্থিতি যা নবায়নযোগ্য সম্পদের হ্রাস প্রক্রিয়া শুরু করে।এই সংজ্ঞা অনুসারে, জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে জনসংখ্যার যে কোনও হ্রাস ছাড়াই ,জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে। বিজ্ঞানীরা পরামর্শ দিয়েছেন যে পরিবেশে সামগ্রিক মানুষের প্রভাব, অত্যধিক জনসংখ্যা, অত্যধিক সংকোচনের, দূষণ, এবং প্রযুক্তির বিস্তারের কারণে, গ্রহটি একটি নতুন ভূতাত্ত্বিক যুগে পরিনত হচ্ছে যা এন্থ্রোপোসিন হিসাবে পরিচিত । | এন্থ্রোপোসিন এর ধারণা সর্বপ্রথম কবে বলা হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0413_02 | ট্রাক | ট্রাক অথবা লরি যান্ত্রিক মোটর যান যা কার্গো পরিবহনের জন্য বিশেষভাবে তৈরি। ট্রাকের সাইজ বা আকার তার ইঞ্জিনের ক্ষমতা এবং কনফিগারেশন এবং যে প্রয়োজনে ব্যবহার হবে তার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন আবর্জনা ফেলার ট্রাক, কংক্রিট মিক্সারের ট্রাক, অগ্নি নির্বাপনের ট্রাক ইত্যাদি ট্রাকের ডিজাইন বা কনফিগারেশন এমন ভাবে তৈরি যা সাধারণ ট্রাক গুলোর মত নয়। স্পষ্ট ভাবে বললে ট্রাক্টর ব্যতীত অন্যান্য ট্রাককে ট্রাক বলা যায়, যখন নির্দিষ্টভাবে শুধু ট্রেইলার টানার জন্য ট্রাকের ডিজাইন করা হয় তখন সেটি কোন ট্রাক নয় সেটা ট্রাক্টর। আধুনিক ট্রাকগুলি মূলত ডিজেল ইঞ্জিন দ্বারা চালিত, যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং মেক্সিকোতে গ্যাসোলিন ইঞ্জিন দ্বারা চালিত ছোট এবং মাঝারি আকারের ট্রাক দেখা যায়।
বাষ্পীয় মাল গাড়ি
ট্রাক এবং কারের একই ধরনের পূর্ব ইতিহাস আছে। ১৭৬৯ সালে নিকোলাস জোসেফ কুনগট বাষ্প চালিত ইঞ্জিন তৈরি করেন। যদিও, ১৮৫০ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত বাষ্পীয় ওয়াগন গুলি তেমন একটা ব্যবহার হয় নি। কারণ সেই সময়কার রাস্তাগুলো ঘোড়া অথবা ঘোড়ার গাড়ির চলাচলের জন্য উপযুক্ত ছিল। ঘোড়া টানিত ওয়াগন বা ক্যারিজ গুলোর জন্য তৈরি রাস্তাগুলো ফ্যাক্টরি থেকে নিকটতম রেল স্টেশন পর্যন্ত সীমাবদ্ধ ছিল। ১৮৮১ সালে সর্বপ্রথম সেমি ট্রেইলর দেখা যায়, ডি দিওন বুতন নির্মিত বাষ্পীয় ট্রাক্টর দ্বারা ট্রেইলরগুলো টানা হত। বাষ্প চালিত ওয়াগন গুলি যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্সে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রাক্কাল পর্যন্ত বিক্রি হয়। কিন্তু ১৯৩৫ সালে যুক্তরাজ্যের নতুন প্রবর্তিত রাস্তার ট্যাক্স আইন ডিজেল চালিত লরি এবং বাষ্পীয় লরির সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে উঠে।
অন্তর্দহন ইঞ্জিন
১৮৯৫ সালে কার্ল বেঞ্জ সর্বপ্রথম অন্তর্দহ ইঞ্জিন ব্যবহার করে ট্রাক তৈরি করেন। কিছু দিন পর একই বছরে বেঞ্জের কিছু ট্রাককে বাসে মডিফাই করে নেটফেরনের কোম্পানি। যারা ইতিহাসের সর্বপ্রথম মটর বাস কম্পানি হিসাবে ইতিহাসে নাম লেখায়। এক বছর পরেই ১৮৯৬ সালে গতিলাব দেল্মার অন্তর্দাহ ইঞ্জিন ব্যবহার করে নতুন ট্রাক তৈরি করেন। অন্যান্য কম্পানি যেমন: পিজিওট,রেনাল্ট এবং বুসিং নিজেদের পছন্দের ডিজাইনে ট্রাক তৈরি করে। ১৮৯৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ট্রাক তৈরি করে অটোকার কম্পানি। যেগুলো ৫ এবং ৮ হর্সপাওয়ারে পাওয়া যেত। তখনকার সময়ে ট্রাকগুলোতে ২ সিলিন্ডার বিশিষ্ট ইঞ্জিন ব্যবহার করা হত এবং ৩৩০০ থেকে ৪৪০০ পাউন্ড পর্যন্ত পণ্য পরিবহনের সক্ষমতা ছিল। ১৯০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ৭০০ টি তুলনামূলক বেশি পণ্য পরিবহনের জন্য ট্রাক তৈরি করা হয়। ১০০০ টি ১৯০৭ সালে, ৬০০০ টি ১৯১০ সালে এবং ২৫০০০ টি ১৯১৪ সালে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে বেশ কিছু অগ্রগতি সাধিত হয়েছিল যেমন বায়ুসংক্রান্ত টায়ারগুলি পূর্ণ রাবারের টায়ার দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। ইলেক্ট্রিক স্টার্টার, পাওয়ার ব্রেক, ৪, ৬ এবং ৮ সিলিন্ডার বিশিষ্ট ইঞ্জিন, বৈদ্যুতিক আলো ইত্যাদি সংযোজন করা হয়। প্রায় কাছাকাছি সময়ে প্রথম আধুনিক সেমি ট্রেইলার ট্রাক বাজারে আসে এবং ফোর্ড ও রেনল্ট কম্পানি ভারী ট্রাক তৈরির দিকে মনোযোগ দেয়।
ডিজেল ইঞ্জিনের ট্রাক
১৮৯৭ সালে ডিজেল ইঞ্জিন আবিষ্কৃত হলেও ১৯২৩ সালে বেঞ্জ ডিজেল ইঞ্জিন ব্যবহার করে ট্রাক তৈরির পূর্বে ডিজেল ইঞ্জিন চালিত ট্রাক দেখা যায় নি। ১৯৩০ সালের পূর্বে ইউরোপেও ডিজেল ইঞ্জিন চালিত ট্রাক খুব একটা ব্যবহার হয় নি। যুক্তরাষ্ট্রে অটোকার ১৯৩০ এর দশকের মাঝামাঝি ভারী অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ডিজেল ইঞ্জিন চালিত ট্রাক উৎপাদন করে। এই ধরনের ট্রাকের চাহিদা বেড়ে যাওয়াতে অটোকার ১৯৩৯ সালে "ডিসি" মডেল বাজারে উন্মুক্ত করে। তবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ডিজেল ইঞ্জিন চালিত ট্রাকগুলি ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্য হওয়ার জন্য অনেক বেশি সময় নেয়।১৯৭০ এর দশকের গ্যসোলিন ইঞ্জিন চালিত ট্রাকগুলোর এখনও ব্যবহার করা পরবর্তী সংস্করণের ইঞ্জিনগুলো এখনো ব্যবহার হয়। | ট্রেইলার টানার জন্য যেসব ট্রাক ডিজাইন করা হয় সেগুলো কে কী বলে? | {
"answer_start": [
375,
375
],
"text": [
"ট্রাক্টর",
"ট্রাক্টর"
]
} |
bn_wiki_0413_04 | ট্রাক | ট্রাক অথবা লরি যান্ত্রিক মোটর যান যা কার্গো পরিবহনের জন্য বিশেষভাবে তৈরি। ট্রাকের সাইজ বা আকার তার ইঞ্জিনের ক্ষমতা এবং কনফিগারেশন এবং যে প্রয়োজনে ব্যবহার হবে তার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন আবর্জনা ফেলার ট্রাক, কংক্রিট মিক্সারের ট্রাক, অগ্নি নির্বাপনের ট্রাক ইত্যাদি ট্রাকের ডিজাইন বা কনফিগারেশন এমন ভাবে তৈরি যা সাধারণ ট্রাক গুলোর মত নয়। স্পষ্ট ভাবে বললে ট্রাক্টর ব্যতীত অন্যান্য ট্রাককে ট্রাক বলা যায়, যখন নির্দিষ্টভাবে শুধু ট্রেইলার টানার জন্য ট্রাকের ডিজাইন করা হয় তখন সেটি কোন ট্রাক নয় সেটা ট্রাক্টর। আধুনিক ট্রাকগুলি মূলত ডিজেল ইঞ্জিন দ্বারা চালিত, যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং মেক্সিকোতে গ্যাসোলিন ইঞ্জিন দ্বারা চালিত ছোট এবং মাঝারি আকারের ট্রাক দেখা যায়।
বাষ্পীয় মাল গাড়ি
ট্রাক এবং কারের একই ধরনের পূর্ব ইতিহাস আছে। ১৭৬৯ সালে নিকোলাস জোসেফ কুনগট বাষ্প চালিত ইঞ্জিন তৈরি করেন। যদিও, ১৮৫০ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত বাষ্পীয় ওয়াগন গুলি তেমন একটা ব্যবহার হয় নি। কারণ সেই সময়কার রাস্তাগুলো ঘোড়া অথবা ঘোড়ার গাড়ির চলাচলের জন্য উপযুক্ত ছিল। ঘোড়া টানিত ওয়াগন বা ক্যারিজ গুলোর জন্য তৈরি রাস্তাগুলো ফ্যাক্টরি থেকে নিকটতম রেল স্টেশন পর্যন্ত সীমাবদ্ধ ছিল। ১৮৮১ সালে সর্বপ্রথম সেমি ট্রেইলর দেখা যায়, ডি দিওন বুতন নির্মিত বাষ্পীয় ট্রাক্টর দ্বারা ট্রেইলরগুলো টানা হত। বাষ্প চালিত ওয়াগন গুলি যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্সে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রাক্কাল পর্যন্ত বিক্রি হয়। কিন্তু ১৯৩৫ সালে যুক্তরাজ্যের নতুন প্রবর্তিত রাস্তার ট্যাক্স আইন ডিজেল চালিত লরি এবং বাষ্পীয় লরির সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে উঠে।
অন্তর্দহন ইঞ্জিন
১৮৯৫ সালে কার্ল বেঞ্জ সর্বপ্রথম অন্তর্দহ ইঞ্জিন ব্যবহার করে ট্রাক তৈরি করেন। কিছু দিন পর একই বছরে বেঞ্জের কিছু ট্রাককে বাসে মডিফাই করে নেটফেরনের কোম্পানি। যারা ইতিহাসের সর্বপ্রথম মটর বাস কম্পানি হিসাবে ইতিহাসে নাম লেখায়। এক বছর পরেই ১৮৯৬ সালে গতিলাব দেল্মার অন্তর্দাহ ইঞ্জিন ব্যবহার করে নতুন ট্রাক তৈরি করেন। অন্যান্য কম্পানি যেমন: পিজিওট,রেনাল্ট এবং বুসিং নিজেদের পছন্দের ডিজাইনে ট্রাক তৈরি করে। ১৮৯৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ট্রাক তৈরি করে অটোকার কম্পানি। যেগুলো ৫ এবং ৮ হর্সপাওয়ারে পাওয়া যেত। তখনকার সময়ে ট্রাকগুলোতে ২ সিলিন্ডার বিশিষ্ট ইঞ্জিন ব্যবহার করা হত এবং ৩৩০০ থেকে ৪৪০০ পাউন্ড পর্যন্ত পণ্য পরিবহনের সক্ষমতা ছিল। ১৯০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ৭০০ টি তুলনামূলক বেশি পণ্য পরিবহনের জন্য ট্রাক তৈরি করা হয়। ১০০০ টি ১৯০৭ সালে, ৬০০০ টি ১৯১০ সালে এবং ২৫০০০ টি ১৯১৪ সালে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে বেশ কিছু অগ্রগতি সাধিত হয়েছিল যেমন বায়ুসংক্রান্ত টায়ারগুলি পূর্ণ রাবারের টায়ার দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। ইলেক্ট্রিক স্টার্টার, পাওয়ার ব্রেক, ৪, ৬ এবং ৮ সিলিন্ডার বিশিষ্ট ইঞ্জিন, বৈদ্যুতিক আলো ইত্যাদি সংযোজন করা হয়। প্রায় কাছাকাছি সময়ে প্রথম আধুনিক সেমি ট্রেইলার ট্রাক বাজারে আসে এবং ফোর্ড ও রেনল্ট কম্পানি ভারী ট্রাক তৈরির দিকে মনোযোগ দেয়।
ডিজেল ইঞ্জিনের ট্রাক
১৮৯৭ সালে ডিজেল ইঞ্জিন আবিষ্কৃত হলেও ১৯২৩ সালে বেঞ্জ ডিজেল ইঞ্জিন ব্যবহার করে ট্রাক তৈরির পূর্বে ডিজেল ইঞ্জিন চালিত ট্রাক দেখা যায় নি। ১৯৩০ সালের পূর্বে ইউরোপেও ডিজেল ইঞ্জিন চালিত ট্রাক খুব একটা ব্যবহার হয় নি। যুক্তরাষ্ট্রে অটোকার ১৯৩০ এর দশকের মাঝামাঝি ভারী অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ডিজেল ইঞ্জিন চালিত ট্রাক উৎপাদন করে। এই ধরনের ট্রাকের চাহিদা বেড়ে যাওয়াতে অটোকার ১৯৩৯ সালে "ডিসি" মডেল বাজারে উন্মুক্ত করে। তবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ডিজেল ইঞ্জিন চালিত ট্রাকগুলি ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্য হওয়ার জন্য অনেক বেশি সময় নেয়।১৯৭০ এর দশকের গ্যসোলিন ইঞ্জিন চালিত ট্রাকগুলোর এখনও ব্যবহার করা পরবর্তী সংস্করণের ইঞ্জিনগুলো এখনো ব্যবহার হয়। | কত সালে অন্তর্দহ ইঞ্জিন ব্যবহার করে ট্রাক তৈরি করা হয়? | {
"answer_start": [
1447,
1447
],
"text": [
"১৮৯৫",
"১৮৯৫"
]
} |
bn_wiki_0413_05 | ট্রাক | ট্রাক অথবা লরি যান্ত্রিক মোটর যান যা কার্গো পরিবহনের জন্য বিশেষভাবে তৈরি। ট্রাকের সাইজ বা আকার তার ইঞ্জিনের ক্ষমতা এবং কনফিগারেশন এবং যে প্রয়োজনে ব্যবহার হবে তার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন আবর্জনা ফেলার ট্রাক, কংক্রিট মিক্সারের ট্রাক, অগ্নি নির্বাপনের ট্রাক ইত্যাদি ট্রাকের ডিজাইন বা কনফিগারেশন এমন ভাবে তৈরি যা সাধারণ ট্রাক গুলোর মত নয়। স্পষ্ট ভাবে বললে ট্রাক্টর ব্যতীত অন্যান্য ট্রাককে ট্রাক বলা যায়, যখন নির্দিষ্টভাবে শুধু ট্রেইলার টানার জন্য ট্রাকের ডিজাইন করা হয় তখন সেটি কোন ট্রাক নয় সেটা ট্রাক্টর। আধুনিক ট্রাকগুলি মূলত ডিজেল ইঞ্জিন দ্বারা চালিত, যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং মেক্সিকোতে গ্যাসোলিন ইঞ্জিন দ্বারা চালিত ছোট এবং মাঝারি আকারের ট্রাক দেখা যায়।
বাষ্পীয় মাল গাড়ি
ট্রাক এবং কারের একই ধরনের পূর্ব ইতিহাস আছে। ১৭৬৯ সালে নিকোলাস জোসেফ কুনগট বাষ্প চালিত ইঞ্জিন তৈরি করেন। যদিও, ১৮৫০ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত বাষ্পীয় ওয়াগন গুলি তেমন একটা ব্যবহার হয় নি। কারণ সেই সময়কার রাস্তাগুলো ঘোড়া অথবা ঘোড়ার গাড়ির চলাচলের জন্য উপযুক্ত ছিল। ঘোড়া টানিত ওয়াগন বা ক্যারিজ গুলোর জন্য তৈরি রাস্তাগুলো ফ্যাক্টরি থেকে নিকটতম রেল স্টেশন পর্যন্ত সীমাবদ্ধ ছিল। ১৮৮১ সালে সর্বপ্রথম সেমি ট্রেইলর দেখা যায়, ডি দিওন বুতন নির্মিত বাষ্পীয় ট্রাক্টর দ্বারা ট্রেইলরগুলো টানা হত। বাষ্প চালিত ওয়াগন গুলি যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্সে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রাক্কাল পর্যন্ত বিক্রি হয়। কিন্তু ১৯৩৫ সালে যুক্তরাজ্যের নতুন প্রবর্তিত রাস্তার ট্যাক্স আইন ডিজেল চালিত লরি এবং বাষ্পীয় লরির সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে উঠে।
অন্তর্দহন ইঞ্জিন
১৮৯৫ সালে কার্ল বেঞ্জ সর্বপ্রথম অন্তর্দহ ইঞ্জিন ব্যবহার করে ট্রাক তৈরি করেন। কিছু দিন পর একই বছরে বেঞ্জের কিছু ট্রাককে বাসে মডিফাই করে নেটফেরনের কোম্পানি। যারা ইতিহাসের সর্বপ্রথম মটর বাস কম্পানি হিসাবে ইতিহাসে নাম লেখায়। এক বছর পরেই ১৮৯৬ সালে গতিলাব দেল্মার অন্তর্দাহ ইঞ্জিন ব্যবহার করে নতুন ট্রাক তৈরি করেন। অন্যান্য কম্পানি যেমন: পিজিওট,রেনাল্ট এবং বুসিং নিজেদের পছন্দের ডিজাইনে ট্রাক তৈরি করে। ১৮৯৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ট্রাক তৈরি করে অটোকার কম্পানি। যেগুলো ৫ এবং ৮ হর্সপাওয়ারে পাওয়া যেত। তখনকার সময়ে ট্রাকগুলোতে ২ সিলিন্ডার বিশিষ্ট ইঞ্জিন ব্যবহার করা হত এবং ৩৩০০ থেকে ৪৪০০ পাউন্ড পর্যন্ত পণ্য পরিবহনের সক্ষমতা ছিল। ১৯০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ৭০০ টি তুলনামূলক বেশি পণ্য পরিবহনের জন্য ট্রাক তৈরি করা হয়। ১০০০ টি ১৯০৭ সালে, ৬০০০ টি ১৯১০ সালে এবং ২৫০০০ টি ১৯১৪ সালে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে বেশ কিছু অগ্রগতি সাধিত হয়েছিল যেমন বায়ুসংক্রান্ত টায়ারগুলি পূর্ণ রাবারের টায়ার দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। ইলেক্ট্রিক স্টার্টার, পাওয়ার ব্রেক, ৪, ৬ এবং ৮ সিলিন্ডার বিশিষ্ট ইঞ্জিন, বৈদ্যুতিক আলো ইত্যাদি সংযোজন করা হয়। প্রায় কাছাকাছি সময়ে প্রথম আধুনিক সেমি ট্রেইলার ট্রাক বাজারে আসে এবং ফোর্ড ও রেনল্ট কম্পানি ভারী ট্রাক তৈরির দিকে মনোযোগ দেয়।
ডিজেল ইঞ্জিনের ট্রাক
১৮৯৭ সালে ডিজেল ইঞ্জিন আবিষ্কৃত হলেও ১৯২৩ সালে বেঞ্জ ডিজেল ইঞ্জিন ব্যবহার করে ট্রাক তৈরির পূর্বে ডিজেল ইঞ্জিন চালিত ট্রাক দেখা যায় নি। ১৯৩০ সালের পূর্বে ইউরোপেও ডিজেল ইঞ্জিন চালিত ট্রাক খুব একটা ব্যবহার হয় নি। যুক্তরাষ্ট্রে অটোকার ১৯৩০ এর দশকের মাঝামাঝি ভারী অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ডিজেল ইঞ্জিন চালিত ট্রাক উৎপাদন করে। এই ধরনের ট্রাকের চাহিদা বেড়ে যাওয়াতে অটোকার ১৯৩৯ সালে "ডিসি" মডেল বাজারে উন্মুক্ত করে। তবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ডিজেল ইঞ্জিন চালিত ট্রাকগুলি ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্য হওয়ার জন্য অনেক বেশি সময় নেয়।১৯৭০ এর দশকের গ্যসোলিন ইঞ্জিন চালিত ট্রাকগুলোর এখনও ব্যবহার করা পরবর্তী সংস্করণের ইঞ্জিনগুলো এখনো ব্যবহার হয়। | ভারী ট্রাকগুলো কী ধরনের রাস্তার জন্য তৈরি করা হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_2123_01 | ব্যাকগ্যামন | আমাদের জানা সবচেয়ে প্রাচীন বোর্ডের খেলা সমূহের মধ্যে ব্যাকগ্যামন অন্যতম। এটা একটি দুইজন প্রতিপক্ষের খেলা যাতে খেলার গুটিসমূহ ছক্কা চালনা অনুসারে স্থান পরিবর্তন করে, আর খেলায় জিততে হলে একজন খেলোয়াড়কে প্রতিপক্ষের আগে বোর্ড থেকে নিজের সকল গুটি অপসারণ করতে হয়। ব্যাকগ্যামন টেবিলের (বোর্ডের খেলা) ধরনের মধ্যে পরে, পৃথিবীর অন্যতম একটি পুরাতন বোর্ডের খেলা।
ব্যাকগ্যামন খেলার জন্য একসাথে পরিকল্পনা এবং ভাগ্যের (ছক্কা গড়ানোর ক্ষেত্রে) নির্ভর করতে হয়। যেখানে একটা নির্দিষ্ট দানের পরিণতি ছক্কার চালের উপর নির্ভর করলেও, একজন ভালো খেলোয়াড় বিভিন্ন দান থেকে একটি সম্মিলিত ভাল ফলাফল অর্জন করতে পারে, অনেকটা পোকারের মত। ছক্কার প্রতি দানে, খেলোয়াড়কে তার গুটি সরানোর জন্যে বিভিন্ন চাল থেকে বাছাই করতে হবে এবং প্রতিপক্ষের সম্ভাব্য পাল্টা-চালসমূহ অনুমান করতে হবে। দ্বিগুন করার ঘনক ঐচ্ছিক সুযোগটি ব্যবহারের মাধ্যমে খেলোয়াড়রা খেলা চলা অবস্থায় দানের ফলাফল বাড়াতে পারে। | ব্যাকগ্যামন কতজন প্রতিযোগীর মধ্যে খেলা হয় ? | {
"answer_start": [
83,
83
],
"text": [
"দুইজন",
"দুইজন"
]
} |
bn_wiki_2123_05 | ব্যাকগ্যামন | আমাদের জানা সবচেয়ে প্রাচীন বোর্ডের খেলা সমূহের মধ্যে ব্যাকগ্যামন অন্যতম। এটা একটি দুইজন প্রতিপক্ষের খেলা যাতে খেলার গুটিসমূহ ছক্কা চালনা অনুসারে স্থান পরিবর্তন করে, আর খেলায় জিততে হলে একজন খেলোয়াড়কে প্রতিপক্ষের আগে বোর্ড থেকে নিজের সকল গুটি অপসারণ করতে হয়। ব্যাকগ্যামন টেবিলের (বোর্ডের খেলা) ধরনের মধ্যে পরে, পৃথিবীর অন্যতম একটি পুরাতন বোর্ডের খেলা।
ব্যাকগ্যামন খেলার জন্য একসাথে পরিকল্পনা এবং ভাগ্যের (ছক্কা গড়ানোর ক্ষেত্রে) নির্ভর করতে হয়। যেখানে একটা নির্দিষ্ট দানের পরিণতি ছক্কার চালের উপর নির্ভর করলেও, একজন ভালো খেলোয়াড় বিভিন্ন দান থেকে একটি সম্মিলিত ভাল ফলাফল অর্জন করতে পারে, অনেকটা পোকারের মত। ছক্কার প্রতি দানে, খেলোয়াড়কে তার গুটি সরানোর জন্যে বিভিন্ন চাল থেকে বাছাই করতে হবে এবং প্রতিপক্ষের সম্ভাব্য পাল্টা-চালসমূহ অনুমান করতে হবে। দ্বিগুন করার ঘনক ঐচ্ছিক সুযোগটি ব্যবহারের মাধ্যমে খেলোয়াড়রা খেলা চলা অবস্থায় দানের ফলাফল বাড়াতে পারে। | ব্যাকগ্যামন খেলায় জিততে হলে একজন খেলোয়াড়কে কী করতে হয় ? | {
"answer_start": [
186,
186
],
"text": [
"একজন খেলোয়াড়কে প্রতিপক্ষের আগে বোর্ড থেকে নিজের সকল গুটি অপসারণ করতে হয়",
"একজন খেলোয়াড়কে প্রতিপক্ষের আগে বোর্ড থেকে নিজের সকল গুটি অপসারণ করতে হয়"
]
} |
bn_wiki_0989_01 | কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট | কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট (সিপিইউ) হল একটি কম্পিউটারের মধ্যাবস্থিত একটি যন্ত্রাংশ যা প্রোগ্রামের দেয়া নির্দেশনা পালন করে। বিশেষভাবে দেয়া এসব নির্দেশনা পালন করতে গিয়ে এটি বিভিন্ন গাণিতিক, যৌক্তিক কার্যাবলি, নিয়ন্ত্রণ ও ইনপুট আউটপুট কার্যাদি সম্পন্ন করে। ১৯৬০ দশকের শুরুর দিকে এই নামে যন্ত্রটিকে ডাকা শুরু হয়।
বছরের পর বছর নানাভাবে উন্নীত, পরিমার্জিত বিভিন্ন সংস্করন করার ফলে এতে নকশা, আকৃতিগত এবং বাস্তবায়নে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে কিন্তু এর মূল কাজের ধরন একই রকম রয়ে গেছে। সিপিইউ'র প্রধান উপাদানগুলোর মধ্যে আছে এএলইউ (গাণিতিক যুক্তি অংশ), সিইউ (নিয়ন্ত্রণ অংশ)। এএলইউ গাণিতিক এবং যুক্তিমুলক কাজগুলো সম্পাদন করে আর সিইউ স্মৃতি থেকে নির্দেশনা নেয়, নির্দেশনাগুলোর সংকেত উদ্ধার করে সেগুলোকে সম্পাদন করে এবং প্রয়োজন মতো এএলইউ থেকে সেবা ব্যবহার করে।
বর্তমানের আধুনিক সিপিইউগুলো মাইক্রোপ্রসেসরে তৈরী মানে একটি মাত্র সমন্বিত চিপে এদের অবস্থান। কিছু কিছু কম্পিউটারে দেখা যায় একের অধিক সিপিইউ রয়েছে একটি মাত্র চিপে, যার মানে এগুলো বহুমাত্রিক প্রক্রিয়াজাতকরণ করতে সক্ষম। তাই এগুলোকে বহু-উৎস বিশিষ্ট প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট বলে। সমস্ত সমন্বিত চিপে সিপিইউ'র পাশাপাশি মেমোরি, পেরিফেরাল ডিভাইসগুলো এবং অন্যান্য কম্পিউটারের উপাদানগুলো থাকতে পারে। এরূপ যন্ত্রাংশগুলোকে বিভিন্নভাবে ডাকা হয় যেমন মাইক্রোকন্ট্রোলার বা সিস্টেম অন এ চিপ।
বিভিন্ন কাজ সম্পাদনের জন্য প্রত্যেক সময় এনিয়াকের মত কম্পিউটারগুলোর তার পরিবর্তন করতে হত যার ফলে একে স্থির প্রোগ্রামের কম্পিউটার বলে ডাকা হত। যেহেতু সিপিইউ শব্দটি প্রোগ্রাম নির্বাহ করার সাথে জড়িত সেহেতু সত্যিকারের সিপিইউ বলা যায় এমন যন্ত্রাংশ এসেছে সংরক্ষিত প্রোগ্রাম কম্পিউটারের অগ্রগতির সময়।
সংরক্ষিত প্রোগ্রাম কম্পিউটারের ধারণা এনিয়াকের নকশা করার সময়ও জে. প্রেসপার একার্ট এবং জন উইলিয়াম মছলির ছিল কিন্তু এনিয়াক তাড়াতাড়ি শেষ করার জন্য এই ধারনাটা বাদ দেয় হয়। ১৯৪৫ সালের ৩০শে জুন এনিয়াক তৈরির পূর্বে গণিতবিদ জন ভন নিউম্যান তার নিবন্ধ "ফার্ষ্ট ড্রাফট অব এ রিপোর্ট অন দ্যা এডভ্যাক" প্রকাশ করেন। এটি ছিল সংরক্ষিত প্রোগ্রাম কম্পিউটারের সারসংক্ষেপ যার কাজ ১৯৪৯ সালের আগস্টে শেষ হয়। এডভাকের নকশা করা হয় এমনভাবে যাতে এটি বিভিন্ন নির্দিষ্ট নির্দেশনা বা কার্যাবলি সম্পাদন করতে পারে। লক্ষনীয়ভাবে, এই প্রোগ্রামটি উচ্চ গতি সম্পন্ন কম্পিউটার স্মৃতিতে সংরক্ষন হত তারের অদল বদলের পরিবর্তে। এর ফলে এনিয়াকে নতুন কাজ করতে গেলে যে তারের অদল বদল করা হত তার লাঘব হয়। আর নিউম্যানের তৈরী করা প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে শুধু স্মৃতিতে থাকা প্রোগ্রামের পরিবর্তন করেই নতুন কাজ সম্পন্ন করা যেত। | কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট কী? | {
"answer_start": [
46,
46
],
"text": [
"একটি কম্পিউটারের মধ্যাবস্থিত একটি যন্ত্রাংশ যা প্রোগ্রামের দেয়া নির্দেশনা পালন করে",
"একটি কম্পিউটারের মধ্যাবস্থিত একটি যন্ত্রাংশ যা প্রোগ্রামের দেয়া নির্দেশনা পালন করে"
]
} |
bn_wiki_0989_03 | কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট | কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট (সিপিইউ) হল একটি কম্পিউটারের মধ্যাবস্থিত একটি যন্ত্রাংশ যা প্রোগ্রামের দেয়া নির্দেশনা পালন করে। বিশেষভাবে দেয়া এসব নির্দেশনা পালন করতে গিয়ে এটি বিভিন্ন গাণিতিক, যৌক্তিক কার্যাবলি, নিয়ন্ত্রণ ও ইনপুট আউটপুট কার্যাদি সম্পন্ন করে। ১৯৬০ দশকের শুরুর দিকে এই নামে যন্ত্রটিকে ডাকা শুরু হয়।
বছরের পর বছর নানাভাবে উন্নীত, পরিমার্জিত বিভিন্ন সংস্করন করার ফলে এতে নকশা, আকৃতিগত এবং বাস্তবায়নে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে কিন্তু এর মূল কাজের ধরন একই রকম রয়ে গেছে। সিপিইউ'র প্রধান উপাদানগুলোর মধ্যে আছে এএলইউ (গাণিতিক যুক্তি অংশ), সিইউ (নিয়ন্ত্রণ অংশ)। এএলইউ গাণিতিক এবং যুক্তিমুলক কাজগুলো সম্পাদন করে আর সিইউ স্মৃতি থেকে নির্দেশনা নেয়, নির্দেশনাগুলোর সংকেত উদ্ধার করে সেগুলোকে সম্পাদন করে এবং প্রয়োজন মতো এএলইউ থেকে সেবা ব্যবহার করে।
বর্তমানের আধুনিক সিপিইউগুলো মাইক্রোপ্রসেসরে তৈরী মানে একটি মাত্র সমন্বিত চিপে এদের অবস্থান। কিছু কিছু কম্পিউটারে দেখা যায় একের অধিক সিপিইউ রয়েছে একটি মাত্র চিপে, যার মানে এগুলো বহুমাত্রিক প্রক্রিয়াজাতকরণ করতে সক্ষম। তাই এগুলোকে বহু-উৎস বিশিষ্ট প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট বলে। সমস্ত সমন্বিত চিপে সিপিইউ'র পাশাপাশি মেমোরি, পেরিফেরাল ডিভাইসগুলো এবং অন্যান্য কম্পিউটারের উপাদানগুলো থাকতে পারে। এরূপ যন্ত্রাংশগুলোকে বিভিন্নভাবে ডাকা হয় যেমন মাইক্রোকন্ট্রোলার বা সিস্টেম অন এ চিপ।
বিভিন্ন কাজ সম্পাদনের জন্য প্রত্যেক সময় এনিয়াকের মত কম্পিউটারগুলোর তার পরিবর্তন করতে হত যার ফলে একে স্থির প্রোগ্রামের কম্পিউটার বলে ডাকা হত। যেহেতু সিপিইউ শব্দটি প্রোগ্রাম নির্বাহ করার সাথে জড়িত সেহেতু সত্যিকারের সিপিইউ বলা যায় এমন যন্ত্রাংশ এসেছে সংরক্ষিত প্রোগ্রাম কম্পিউটারের অগ্রগতির সময়।
সংরক্ষিত প্রোগ্রাম কম্পিউটারের ধারণা এনিয়াকের নকশা করার সময়ও জে. প্রেসপার একার্ট এবং জন উইলিয়াম মছলির ছিল কিন্তু এনিয়াক তাড়াতাড়ি শেষ করার জন্য এই ধারনাটা বাদ দেয় হয়। ১৯৪৫ সালের ৩০শে জুন এনিয়াক তৈরির পূর্বে গণিতবিদ জন ভন নিউম্যান তার নিবন্ধ "ফার্ষ্ট ড্রাফট অব এ রিপোর্ট অন দ্যা এডভ্যাক" প্রকাশ করেন। এটি ছিল সংরক্ষিত প্রোগ্রাম কম্পিউটারের সারসংক্ষেপ যার কাজ ১৯৪৯ সালের আগস্টে শেষ হয়। এডভাকের নকশা করা হয় এমনভাবে যাতে এটি বিভিন্ন নির্দিষ্ট নির্দেশনা বা কার্যাবলি সম্পাদন করতে পারে। লক্ষনীয়ভাবে, এই প্রোগ্রামটি উচ্চ গতি সম্পন্ন কম্পিউটার স্মৃতিতে সংরক্ষন হত তারের অদল বদলের পরিবর্তে। এর ফলে এনিয়াকে নতুন কাজ করতে গেলে যে তারের অদল বদল করা হত তার লাঘব হয়। আর নিউম্যানের তৈরী করা প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে শুধু স্মৃতিতে থাকা প্রোগ্রামের পরিবর্তন করেই নতুন কাজ সম্পন্ন করা যেত। | সিইউ কোথা থেকে নির্দেশনা নেয়? | {
"answer_start": [
634,
634
],
"text": [
"স্মৃতি থেকে ",
"স্মৃতি থেকে "
]
} |
bn_wiki_0989_05 | কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট | কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট (সিপিইউ) হল একটি কম্পিউটারের মধ্যাবস্থিত একটি যন্ত্রাংশ যা প্রোগ্রামের দেয়া নির্দেশনা পালন করে। বিশেষভাবে দেয়া এসব নির্দেশনা পালন করতে গিয়ে এটি বিভিন্ন গাণিতিক, যৌক্তিক কার্যাবলি, নিয়ন্ত্রণ ও ইনপুট আউটপুট কার্যাদি সম্পন্ন করে। ১৯৬০ দশকের শুরুর দিকে এই নামে যন্ত্রটিকে ডাকা শুরু হয়।
বছরের পর বছর নানাভাবে উন্নীত, পরিমার্জিত বিভিন্ন সংস্করন করার ফলে এতে নকশা, আকৃতিগত এবং বাস্তবায়নে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে কিন্তু এর মূল কাজের ধরন একই রকম রয়ে গেছে। সিপিইউ'র প্রধান উপাদানগুলোর মধ্যে আছে এএলইউ (গাণিতিক যুক্তি অংশ), সিইউ (নিয়ন্ত্রণ অংশ)। এএলইউ গাণিতিক এবং যুক্তিমুলক কাজগুলো সম্পাদন করে আর সিইউ স্মৃতি থেকে নির্দেশনা নেয়, নির্দেশনাগুলোর সংকেত উদ্ধার করে সেগুলোকে সম্পাদন করে এবং প্রয়োজন মতো এএলইউ থেকে সেবা ব্যবহার করে।
বর্তমানের আধুনিক সিপিইউগুলো মাইক্রোপ্রসেসরে তৈরী মানে একটি মাত্র সমন্বিত চিপে এদের অবস্থান। কিছু কিছু কম্পিউটারে দেখা যায় একের অধিক সিপিইউ রয়েছে একটি মাত্র চিপে, যার মানে এগুলো বহুমাত্রিক প্রক্রিয়াজাতকরণ করতে সক্ষম। তাই এগুলোকে বহু-উৎস বিশিষ্ট প্রক্রিয়াজাতকরণ ইউনিট বলে। সমস্ত সমন্বিত চিপে সিপিইউ'র পাশাপাশি মেমোরি, পেরিফেরাল ডিভাইসগুলো এবং অন্যান্য কম্পিউটারের উপাদানগুলো থাকতে পারে। এরূপ যন্ত্রাংশগুলোকে বিভিন্নভাবে ডাকা হয় যেমন মাইক্রোকন্ট্রোলার বা সিস্টেম অন এ চিপ।
বিভিন্ন কাজ সম্পাদনের জন্য প্রত্যেক সময় এনিয়াকের মত কম্পিউটারগুলোর তার পরিবর্তন করতে হত যার ফলে একে স্থির প্রোগ্রামের কম্পিউটার বলে ডাকা হত। যেহেতু সিপিইউ শব্দটি প্রোগ্রাম নির্বাহ করার সাথে জড়িত সেহেতু সত্যিকারের সিপিইউ বলা যায় এমন যন্ত্রাংশ এসেছে সংরক্ষিত প্রোগ্রাম কম্পিউটারের অগ্রগতির সময়।
সংরক্ষিত প্রোগ্রাম কম্পিউটারের ধারণা এনিয়াকের নকশা করার সময়ও জে. প্রেসপার একার্ট এবং জন উইলিয়াম মছলির ছিল কিন্তু এনিয়াক তাড়াতাড়ি শেষ করার জন্য এই ধারনাটা বাদ দেয় হয়। ১৯৪৫ সালের ৩০শে জুন এনিয়াক তৈরির পূর্বে গণিতবিদ জন ভন নিউম্যান তার নিবন্ধ "ফার্ষ্ট ড্রাফট অব এ রিপোর্ট অন দ্যা এডভ্যাক" প্রকাশ করেন। এটি ছিল সংরক্ষিত প্রোগ্রাম কম্পিউটারের সারসংক্ষেপ যার কাজ ১৯৪৯ সালের আগস্টে শেষ হয়। এডভাকের নকশা করা হয় এমনভাবে যাতে এটি বিভিন্ন নির্দিষ্ট নির্দেশনা বা কার্যাবলি সম্পাদন করতে পারে। লক্ষনীয়ভাবে, এই প্রোগ্রামটি উচ্চ গতি সম্পন্ন কম্পিউটার স্মৃতিতে সংরক্ষন হত তারের অদল বদলের পরিবর্তে। এর ফলে এনিয়াকে নতুন কাজ করতে গেলে যে তারের অদল বদল করা হত তার লাঘব হয়। আর নিউম্যানের তৈরী করা প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে শুধু স্মৃতিতে থাকা প্রোগ্রামের পরিবর্তন করেই নতুন কাজ সম্পন্ন করা যেত। | কিসের কারণে জটিল নকশার সিপিইউ তৈরি করা সহজ হয়ে ওঠে? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0720_01 | তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল | ইলেকট্রনিক প্রকৌশল প্রধানত ইলেকট্রনিক বর্তনীর নকশা প্রণয়ন এবং পরীক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়। ইলেকট্রনিক বর্তনী সাধারণত রোধক, ধারক, ইন্ডাক্টর, ডায়োড প্রভৃতি দ্বারা কোন নির্দিষ্ট কার্যক্রম সম্পাদন করার জন্য তৈরি করা হয়। বেতার যন্ত্রের টিউনার যেটি শুধুমাত্র আকাংক্ষিত বেতার স্টেশন ছাড়া অন্য গুলোকে বাতিল করতে সাহায্য করে, ইলেকট্রনিক বর্তনীর একটি উদাহরণ। পাশে আরেকটি উদাহরনের ছবি দেওয়া হলো।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল পরিচিত ছিল রেডিও প্রকৌশল নামে। তখন এর কাজের পরিধি ছিল রাডার, বাণিজ্যিক বেতার এবং আদি টেলিভিশন নিয়ে। বিশ্বযুদ্ধের পরে যখন ভোক্তা বা ব্যবহারকারীকেন্দ্রিক যন্ত্রপাতির উন্নয়ন শুরু হল, তখন থেকে প্রকৌশলের এই শাখা বিস্তৃত হতে শুরু করে এবং আধুনিক টেলিভিশন, অডিও ব্যবস্থা, কম্পিউটার এবং মাইক্রোপ্রসেসর এই শাখার অন্তর্ভুক্ত হয়। পঞ্চাশের দশকের মাঝামাঝি থেকে বেতার প্রকৌশল নামটি ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হয়ে দশকের শেষ নাগাদ ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল নাম ধারণ করে।
১৯৫৯ সালে সমন্বিত বর্তনী উদ্ভাবনের পূর্বে ইলেকট্রনিক বর্তনী তৈরি হত বড় আকারের পৃথক পৃথক যন্ত্রাংশ দিয়ে। এই সব বিশাল আকারের যন্ত্রাংশ দিয়ে তৈরি বর্তনীগুলো বিপুল জায়গা দখল করত এবং এগুলো চালাতে অনেক শক্তি লাগত। এই যন্ত্রাংশগুলোর গতিও ছিল অনেক কম। অন্যদিকে সমন্বিত বর্তনী বা আইসি অসংখ্য (প্রায়ই ১০ লক্ষ বা এক মিলিয়নেরও বেশি) ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র তড়িৎ যন্ত্রাংশ, যাদের বেশিরভাগই মূলত ট্রানজিস্টর, দিয়ে গঠিত হয়। এই যন্ত্রাংশগুলোকে একটা ছোট্ট, প্রায় একটা কয়েনের আকারের সিলিকন চিলতে বা চিপের উপরে সমন্বিত করে সমন্বিত বর্তনী তৈরি করা হয়। বর্তমানের অত্যাধুনিক কম্পিউটার বা নিত্য দিনের প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি সবই প্রধানত সমন্বিত বর্তনী বা আইসি দ্বারা নির্মিত।
মাইক্রোইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল অত্যন্ত ক্ষুদ্র, মূলত আণুবীক্ষণীক স্তরে, ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের নকশা ও নির্মাণ নিয়ে কাজ করে। এসব ক্ষুদ্র ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ সমন্বিত বর্তনী তৈরির কাজে ব্যবহার করা হয় অথবা কখনো কখনো নিজেরাই ইলেকট্রনিক যন্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সবচেয়ে প্রচলিত এবং পরিচিত মাইক্রোইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ হচ্ছে অর্ধপরিবাহী ট্রানজিস্টর। কিন্তু সকল প্রধান ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ যেমন রোধক, ধারক, আবেশক ইত্যাদিকে আণুবীক্ষণীক স্তরে তৈরি করা যায়।
প্রায় সকল মাইক্রো ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ তৈরির জন্য সিলিকনকে অন্য কোন রাসায়নিক পদার্থের সাথে আণবিক স্তরে নির্দিষ্ট অনুপাতে মিশিয়ে চাহিদামতো ততিচ্চুম্বকীয় বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি করা হয়। এই কারণে মাইক্রো ইলেকট্রনিক্সের সাথে কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান ও রসায়নের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। | ইলেকট্রনিক প্রকৌশল প্রধানত কোন কাজে ব্যবহৃত হয়? | {
"answer_start": [],
"text": []
} |
bn_wiki_0720_02 | তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল | ইলেকট্রনিক প্রকৌশল প্রধানত ইলেকট্রনিক বর্তনীর নকশা প্রণয়ন এবং পরীক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়। ইলেকট্রনিক বর্তনী সাধারণত রোধক, ধারক, ইন্ডাক্টর, ডায়োড প্রভৃতি দ্বারা কোন নির্দিষ্ট কার্যক্রম সম্পাদন করার জন্য তৈরি করা হয়। বেতার যন্ত্রের টিউনার যেটি শুধুমাত্র আকাংক্ষিত বেতার স্টেশন ছাড়া অন্য গুলোকে বাতিল করতে সাহায্য করে, ইলেকট্রনিক বর্তনীর একটি উদাহরণ। পাশে আরেকটি উদাহরনের ছবি দেওয়া হলো।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল পরিচিত ছিল রেডিও প্রকৌশল নামে। তখন এর কাজের পরিধি ছিল রাডার, বাণিজ্যিক বেতার এবং আদি টেলিভিশন নিয়ে। বিশ্বযুদ্ধের পরে যখন ভোক্তা বা ব্যবহারকারীকেন্দ্রিক যন্ত্রপাতির উন্নয়ন শুরু হল, তখন থেকে প্রকৌশলের এই শাখা বিস্তৃত হতে শুরু করে এবং আধুনিক টেলিভিশন, অডিও ব্যবস্থা, কম্পিউটার এবং মাইক্রোপ্রসেসর এই শাখার অন্তর্ভুক্ত হয়। পঞ্চাশের দশকের মাঝামাঝি থেকে বেতার প্রকৌশল নামটি ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হয়ে দশকের শেষ নাগাদ ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল নাম ধারণ করে।
১৯৫৯ সালে সমন্বিত বর্তনী উদ্ভাবনের পূর্বে ইলেকট্রনিক বর্তনী তৈরি হত বড় আকারের পৃথক পৃথক যন্ত্রাংশ দিয়ে। এই সব বিশাল আকারের যন্ত্রাংশ দিয়ে তৈরি বর্তনীগুলো বিপুল জায়গা দখল করত এবং এগুলো চালাতে অনেক শক্তি লাগত। এই যন্ত্রাংশগুলোর গতিও ছিল অনেক কম। অন্যদিকে সমন্বিত বর্তনী বা আইসি অসংখ্য (প্রায়ই ১০ লক্ষ বা এক মিলিয়নেরও বেশি) ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র তড়িৎ যন্ত্রাংশ, যাদের বেশিরভাগই মূলত ট্রানজিস্টর, দিয়ে গঠিত হয়। এই যন্ত্রাংশগুলোকে একটা ছোট্ট, প্রায় একটা কয়েনের আকারের সিলিকন চিলতে বা চিপের উপরে সমন্বিত করে সমন্বিত বর্তনী তৈরি করা হয়। বর্তমানের অত্যাধুনিক কম্পিউটার বা নিত্য দিনের প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি সবই প্রধানত সমন্বিত বর্তনী বা আইসি দ্বারা নির্মিত।
মাইক্রোইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল অত্যন্ত ক্ষুদ্র, মূলত আণুবীক্ষণীক স্তরে, ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের নকশা ও নির্মাণ নিয়ে কাজ করে। এসব ক্ষুদ্র ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ সমন্বিত বর্তনী তৈরির কাজে ব্যবহার করা হয় অথবা কখনো কখনো নিজেরাই ইলেকট্রনিক যন্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সবচেয়ে প্রচলিত এবং পরিচিত মাইক্রোইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ হচ্ছে অর্ধপরিবাহী ট্রানজিস্টর। কিন্তু সকল প্রধান ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ যেমন রোধক, ধারক, আবেশক ইত্যাদিকে আণুবীক্ষণীক স্তরে তৈরি করা যায়।
প্রায় সকল মাইক্রো ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ তৈরির জন্য সিলিকনকে অন্য কোন রাসায়নিক পদার্থের সাথে আণবিক স্তরে নির্দিষ্ট অনুপাতে মিশিয়ে চাহিদামতো ততিচ্চুম্বকীয় বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি করা হয়। এই কারণে মাইক্রো ইলেকট্রনিক্সের সাথে কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান ও রসায়নের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল কোন প্রকৌশল নামে পরিচিত ছিল? | {
"answer_start": [
451,
451
],
"text": [
"রেডিও প্রকৌশল",
"রেডিও প্রকৌশল"
]
} |