text
stringlengths
1.08k
10.7k
lang
stringclasses
50 values
� প্রয়োজনীয়তা নিয়ে ভাবে না | আমাদের সময়.কম – AmaderShomoy.com কাজী হানিয়াম মারিয়াম: দেশের মানুষ সার্টিফিকেটের কাগজ পেলেই খুশি থাকে শেখার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে ভাবে না প্রকাশের সময় : June 26, 2021, 12:34 am আপডেট সময় : June 26, 2021 at 12:41 am কাজী হানিয়াম মারিয়াম: মনে করুন বা ধরুন, কোনো এলাকার একটি স্বনামধন্য কলেজ একটি স্বনামধন্য বিবিশ্ববিদ্যালয়ের পেটের ভিতরে আছে। বিশ্ববিদ্যালয়টি অনেকটা কাক হয়ে কোকিলের (কলেজ) ডিমে তা দেওয়ার চেষ্টা করছে। কলেজের একটি বিজ্ঞান বিষয়ের জন্য বরাদ্দ আছে তিনটি রুম যার মধ্যে একটি শিক্ষকদের বসার রুম, একটি ক্লাসরুম এবং একটি ল্যাব কাম ক্লাসরুম। ক্লাস থাকলে ক্লাস হয়, ল্যাবের সময় ল্যাব হয়। এই তিনরুমের বিভাগের ছাত্রসংখ্যা হলো প্রায় হাজার খানেক এবং তাদের দায়িত্বে রয়েছেন মাত্র তিনজন শিক্ষক। তারমধ্যে দুজন স্টেশনে উপস্থিত আরেকটি পোস্ট ফাঁকা। এই বিভাগের ছাত্রদের কাছে আপনি কী আশা করেন? তারা বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানী হবে? বিজ্ঞানের ছোঁয়াও যদি গায়ে লাগে তাদের তাহলে কী অনেক বেশি চাওয়া হবে না। এই চিত্র হলো ঢাকার কয়েকটি বাদে প্রায় সবগুলো সরকারি কলেজের। বিজ্ঞানের বিষয়গুলোতে তারা অনার্স-মাস্টার্স করাচ্ছে কিন্তু তাদের কোনো ল্যাবরেটরি সেটআপ নেই। ছাত্ররা কী পড়ে বিজ্ঞান শিখবে তা কর্তৃপক্ষের দেখার বিষয় নয়। শুধু জাতে ওঠার জন্য কলেজগুলোতে অনার্স খুলতে হবে। আচমকা এরকম একটি হঠকারী সিদ্ধান্তে কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই কলেজগুলোকে বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ বানানো হলো যেটার ক্ষতিকর প্রভাব পুরোটাই ছাত্ররা বহন করছে। এমনই আরেকটি হোমওয়ার্ক ছাড়া সিদ্ধান্তের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যেতে হয় সেই ছাত্রদের পরীক্ষা নিতে। সে এক লুকোচুরি খেলা। সেখানকার শিক্ষকদের মতে সব ক্লাস-ল্যাব যথাযথভাবে হয়েছে, কিন্তু ১/২ জন বাদে প্রায় সব ছাত্রই কেন জানি ল্যাবে এসে পরীক্ষার দিন প্রথম যন্ত্রপাতি দেখে! এই ধরা খাওয়া চেহারা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন না তাকে আসলে যাচাই কী দেখে করবেন। কোনো রকমে প্রশ্ন করে, সেটার উত
bn
্তর নিজেই দিয়ে আপনি দায়িত্ব শেষ করবেন কাকের মত এবং ভুলে যাবেন। পরের বছর আবার পরীক্ষা নিতে গিয়ে কা কা করবেন। এসব করতে করতে আপনি শিক্ষক থেকে কেরানী হয়ে যাবেন। কলেজের শিক্ষক খুশি যে এই ব্যাচের ঝামেলা শেষ হলো, ছাত্র খুশি যে এযাত্রায় বেঁচে গেলো এবং কলেজে পড়েও বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট পেলো। খেলা শেষ। মাঝখান থেকে ছাত্ররা কিছুই শিখলো না। দেশের মানুষ সার্টিফিকেটের কাগজ পেলেই খুশি থাকে, শেখার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে ভাবে না। ঠিক এমনই আরেকটা ভুল সিদ্ধান্ত হবে সব জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় খোলা। বিশ্ববিদ্যালয় মানে একটা বিল্ডিং নয় যেটা জেলায় জেলায় উঠিয়ে ফেললেই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নত হয়ে যাবে। দুঃখের কথা হলো, জনপ্রতিনিধিদের নির্বাচনী ইশতেহারে থাকে যে এলাকায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করা হবে। তার চেয়েও মজার ব্যাপার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগীত-নৃত্যের মতো বেশকিছু কলাবিভাগের বিষয়েও অনার্স করা যায়। আমাদের দেশে শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নয়ন মানে অবকাঠামো নির্মাণ, কয়েক'শ লোকের চাকরির সংস্থান। বেশকিছু নতুন বিশ্ববিদ্যালয় আছে, সেখানে মেধাবী মানুষজন বাইরে থেকে বড় বড় ডিগ্রী নিয়ে এসে শিক্ষক হিসেবে জয়েন করে কেরানী হয়ে বসে আছেন শুধুমাত্র ল্যাবরেটরির অভাবে। সেদিকে কি একটু নজর দিবেন। গবেষণার জন্য দশ লাখ বরাদ্দ চাইলে আপনি একলাখ দিবেন, আবার উন্নত গবেষণা চাইবেন। কেমন যেন শ্যাওলা-পুকুরের শিশির আদান-প্রদানের প্রবাদের মতো। একজন সদ্য বিদায়ী অধ্যক্ষকে জিজ্ঞেস করলাম, আপনার সময়ে কলেজের কী কী পরিবর্তন হয়েছে। উনি উচ্ছ্বসিত হয়ে বহু উন্নয়নের কথা বললেন যার মধ্যে ছিলো কলেজের মাঠ সংস্করণ, বিল্ডিং ঠিককরণ, নিজের এবং শিক্ষক কমনরুম আধুনিকীকরণ, সাময়িকী বের করা এবং শিক্ষা অফিস থেকে দুটো নতুন বিভাগ খোলার অনুমোদন এনেছেন। যার কলেজের চালু বিভাগসমূহের নিজস্ব রুম-ল্যাব নেই, তিনি আবার নতুন বিভাগ খোলার অনুমতি নিয়েছেন। শিক্ষক যদি শিক্ষাবিস্তারের থেকে নিজের নাম ফাটানোর কথা বেশি �
bn
�িন্তা করেন তাহলে আর কিছু বলার থাকে না। কোথায় বিভাগগুলোর জন্য আধুনিক ল্যাবের ব্যবস্থা করবেন তা নিয়ে চিন্তা না করে, ছাত্রসংখ্যা বাড়ানোতে মনযোগ বেশি। তাহলে পরিবর্তন কীভাবে হবে। মূল উন্নয়ন থেকে তার কাজ কয়েকশ মাইল দূরে। আমি জানি না জেলায় জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় খোলার মতো ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্তের পেছনে আদতে কোনো উপদেষ্টা আছেন কিনা। তারা কী শিক্ষানুরাগী নাকি জনপ্রতিনিধি? দয়া করে একটু পড়াশোনা করে সিদ্ধান্ত নিন। নতুন খোলার আগে পুরানো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার করুন। ল্যাবগুলো আধুনিক করুন। সেই পুরানো আমলে যন্ত্রপাতি ঘষে ঘষে আর কতো দিন চলবে। জং ধরে যাচ্ছে যে। ফেসবুক থেকে [১] স্বাস্থ্য অধিদফতরের চিকিৎসকের রহস্যজনক মৃত্যু ≣ [১] বরিশালের আগৈলঝাড়ায় সড়ক দূর্ঘটনায় ৪জন আহত ≣ [১] মাগুরা পৌরসভার ১৪৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা<|end_of_text|>ডা: জাফরউল্লাহকে শাস্তি মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশকে শাস্তি : বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী | Prothom News ডা: জাফরউল্লাহকে শাস্তি মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশকে শাস্তি : বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী জুন ১৩, ২০১৫ 196 views 0 প্রথম নিউজ প্রতিবেদক : গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা প্রখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা ডা: জাফরউল্লাহ চৌধুরীকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যনাল-২ শাস্তি দেয়ায় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতির মাধ্যমে তিনি এ উদ্বেগের কথা জানান। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, একাত্তরে পাকিস্তানী হানাদারদের আক্রমণের মুখে সবাই যখন নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য ছোটাছুটি করছিল তখন ডা: জাফরউল্লাহ চৌধুরী বিদেশে নিরাপদ জীবন ছেড়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, সামরিক আদালতের নির্দেশে ১৯৯১ সালে আমাকে যখন গ্রেফতার করা হয়েছিল তখন বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান কবি শামসুর রাহমান সুপ্রীম কোর্টের আপিল আদালতে উপস্থিত হয়ে বলেছিলেন, কাদের সিদ্দিকীকে কারান্তরীণ রাখার অর্থ হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা তথা স্বাধীন বাংলা�
bn
�েশকে কারারুদ্ধ রাখা। একই ভাবে আমরাও মনে করি, ডা: জাফরউল্লাহর মতো ত্যাগী, প্রতিবাদী ও সর্বাঙ্গীন মুক্তিযোদ্ধাকে শাস্তি প্রদান দেশের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও বাংলাদেশকেই শাস্তি প্রদানের শামিল। তাই সমগ্র জাতির সঙ্গে আমরা অত্যন্ত মর্মাহত। ডা: জাফরউল্লাহকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বঙ্গবীর বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম ভোটাধিকার ও কথা বলার স্বাধীনতা অর্জনের জন্য। অস্থির ও অনিরাপদ পরিবেশে বেশিরভাগ মানুষ যখন নতজানু তখন এমন শাস্তির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও আপিলের ঘোষণা দিয়ে তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রেখেছেন।<|end_of_text|>বর্তমান রাজনীতি নিয়ে কয়েক তরুণের ভাবনা | বিশ্ব | DW | 25.05.2013 বাংলাদেশের তরুণরা মনে করেন রাজনৈতিক চিন্তার বন্ধ্যাত্বের কারণে দেশ আরো গভীর সংকটে পড়তে যাচ্ছে৷ আর এই সংকট সহজে কাটবেনা৷ এজন্য রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন যেমন প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব৷ তাদের মতে রাজনৈতিক সংকটের সাময়িক কোনো সমাধান নেই৷ সমাধান হতে পারে আগামী নির্বাচন কিভাবে হবে তার৷ তবে তারপর আবার সংকট ফিরে আসবে৷ বাধন অধিকারী একজন তরুণ সাংবাদিক ও লেখক৷ তিনি দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকটকে হঠাৎ কোনো সংকট মনে করেন না৷ তিনি মনে করেন এই সংকট ১৯৭১ সালে বালাদেশের স্বাধীনতার পর থেকেই চলছে৷ কারণ বাংলাদেশের রাজনীতিতে মুক্তিযুদ্ধ ও এর বিরোধিতা নিয়ে কিছু অমীমাংসিত ইস্যু আছে৷ এই সব ইস্যুর সমাধান না হওয়া পর্যন্ত সংকট থাকবে৷ তাঁর মতে, বিষয়টি নিয়ে দেশের রাজনীতিবিদ শুধু না, সাধারণ মানুষের মধ্যেও দুটি ধারা লক্ষণীয়৷ কিন্তু রাজনীতবিদরা এই ইস্যু নিয়ে সৎ নন৷ তারা কেউ কেউ একটি অস্পষ্ট অবস্থান নিয়ে আছেন৷ আবার কেউ কেউ নির্বাচনি বৈতরণি পার হতে এই ইস্যুকে ব্যবহার করছেন৷ ফলে সংকট দীর্ঘায়িত হচ্ছে এবং এর সমাধান না হওয়া পর্যন্ত সংকট থাকবে৷ আরেক তরুণ জাহিদ জন মনে করেন, রাজনীতিবিদরা দেশের সাধারণ মানুষের চিন্তাকে বোঝার চেষ্টা করেন না অথবা বোঝেন না৷ তিনি বলেন আগামী নির্বাচন যদি সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ �
bn
�য় এবং সব দল যদি অংশগ্রহণ করে তাতে রাজনীতিতে গুণগত কোনো পরিবর্তন হবেনা৷ নতুন একটি সরকার আসবে৷ আর তা নিশ্চিত করেই বলা যায় সেই সরকার হবে আওয়ামী লীগ অথবা বিএনপি'র, জনগণের সরকার নয়৷ জনগণ একটি চক্রবন্দি হয়ে পড়েছে৷ তারা বের হতে চাইলেও কোনো উপায় নেই৷ রাজনীতিবিদরা যে দেশের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন না তার বড় প্রমাণ হেফাজতে ইসলামের উত্থান৷ জাহিদ জন বলেন একটি বিশাল জনগোষ্ঠী যে এভাবে মৌলবাদী চিন্তায় সংগঠিত হচ্ছে তার খবর তাদের কাছে ছিলনা৷ আর তাদের উত্থানের পর স্রেফ ভোটের হিসাব করেছে বড় দুটি রাজনৈতিক দল৷ তারা চেষ্টা করেছে তাদের নিজের দিকে টেনে ভোটের বাক্স ভরতে৷ যা দেশের জন্য বড় ক্ষতির কারণ হয়েছে৷ শামিম আজাদ আবিদ মনে করেন রাজনৈতিক দলগুলো এখন সংঘাত এবং সংঘর্ষে লিপ্ত হচ্ছে আগামী নির্বাচনের জয় পরাজয়কে সামনে রেখে৷ নির্বাচন হয়ে গেলে এই সংঘাত থামবে৷ কিন্তু তারপর আবার যখন নির্বাচন আসবে তার আগে একই পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে৷ রাজনীতির এই সংস্কৃতি বেশ পুরনো৷ রাজনীতি হলো ক্ষমতায় যাওয়ার প্রতিযোগিতার এক দৌড়৷ এর সঙ্গে সাধারণ মানুষের কোনো সম্পর্ক নেই৷ যদি থাকতো তাহলে হরতালও দেয়া হতনা৷ আবার সভা সামাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞাও আসতনা৷ মুন্নী মুন মনে করেন, হয়তো সংলাপ হবে, নির্বাচনও হবে৷ কিন্তু তাতে সাধারণ মানুষের কিছু হবেনা৷ হবে ক্ষমতার পালা বদল৷ কারণ রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে চিন্তার যে বন্ধ্যাত্ব, তাদের মধ্যে ক্ষমতার যে মোহ এবং নির্বাচন কেন্দ্রীক যে রাজনীতি তাতে আশার কোনো জায়গা নেই৷ বাংলাদেশে যা চলছে তা রাজনীতির ব্যাকরণের বাইরে৷ কৌশল নির্ধারণ করছে আওয়ামী লীগ, বিএনপি বাংলাদেশে সংলাপের আগে প্রয়োজন আগামী নির্বাচন পদ্ধতির ফর্মুলা৷ সেই ফর্মূলা নিয়ে কাজ হচ্ছে বলে মনে করেন রাজনীতির বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ৷ তাঁর মতে, সরকার ও বিরোধী দল উভয়ই তাদের পরবর্তী কৌশল নির্ধারণ করছে৷ (23.05.2013)<|end_of_text|>ঘোড়াঘাট পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী ডাকাতের কবলে | Birganj Pratidinবীরগঞ্জ প্�
bn
�তিদিন >> << আপনি এখানে:প্রথম পাতা খবর ঘোড়াঘাট পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী ডাকাতের কবলে ঘোড়াঘাট পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী ডাকাতের কবলে আজহারুল আজাদ জুয়েল, দিনাজপুর ॥ ডাকাতির শিকার সাখাওয়াত আলী ঘটনার এক মিনিটের মধ্যে পুলিশের কাছে পৌছালোও পুলিশ মোটরসাইকেল উদ্ধারে কোন পদক্ষেপ না নিয়ে সাখাওয়াতকে নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তবে মোটরসাইকেলটি নিয়ে ডাকাত দল চম্পট দেয়। ঘটনার তারিখ ১৮ জুলাই শুক্রবার রাত পৌনে ১০টা। ঘোড়াঘাট পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী সাখাওয়াত আলী (৩৩) দিনাজপুর থেকে ঘোড়াঘাট যাওয়ার পথে ঘোড়াঘাটের নিতাই সাহার দিঘী এলাকায় ডাকাতদের কবলে পড়েন। ডাকাতরা দড়ি দিয়ে তার পথ রোধ করে তাকে মারধর করতে থাকে এবং মোটরসাইকেলটি ছিনিয়ে নেয়। তিনি দ্রুতই ডাকাতদের কাছ থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে দৌড় দেন এবং এক মিনিটের মধ্যে নিকটবর্তী পুলিশী টহল দলের কাছে পৌছে যান। টহলদলকে তিনি মোটরসাইকেলটি ছিনতাইয়ের কথা বলেন। কিন্তু এসআই কল্যাণ চক্রবর্তীর নেতৃত্বাধীন পুলিশের টহলদল তার মোটরসাইকেল উদ্ধারের চেষ্টা না নিয়ে তাকে গাড়ীতে উঠিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়ার পর ২০ জুলাই দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন সহকারী প্রকৌশলী সাখাওয়াত আলী। এব্যাপারে ঘোড়াঘাট থানায় মামলা দায়েরের চেষ্টা হলেও মামলা নেয়া হয়নি। সাখাওয়াত আলী এই প্রতিনিধিকে জানান, ডাকাতির কবলে পড়ার সাথে সাথে তিনি দৌড় দেন এবং পুলিশের কাছে পৌছে যান। পুলিশ সাথে সাথে মোটরসাইকেলটি উদ্ধারের তৎপর হলে মোটরসাইকেল পাওয়া যেত। কিন্তু পুলিশ সেই দিকে না গিয়ে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে উৎসাহিত হয়ে ওঠে। পুরো টহলদল তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। অথচ এক বা দু জন তাকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে বাকীরা মোটরসাইকেলটি উদ্ধারের চেস্টা করতে পারত। কিন্তু পুলিশ সে ধরনের চেষ্টাই করেনি। এর কারণ কি তা তিনি জানেনা। প্রকৌশলী সাখাওয়াতের পিতা নিউট
bn
াউন ৭নং ব্লক নিবাসী বীর মুক্তিযোদ্ধা জবেদ আলী বলেন, এ বিষয়ে তিনি পুলিশ সুপারের সাথে যোগাযোগ করেন এবং পুলিশ সুপার মামলাটি গ্রহণ করার জন্য ঘোড়াঘাট থানায় নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি মোটরসাইকেলটি উদ্ধারে তৎপরতা চালানোর জন্যও নির্দেশ দিয়েছেন।<|end_of_text|>একাদশ জাতীয় সংসদের পঞ্চম অধিবেশন | Dhaka News 24.com Home জাতীয় একাদশ জাতীয় সংসদের পঞ্চম অধিবেশন নিউজ ডেস্ক: একাদশ জাতীয় সংসদের পঞ্চম অধিবেশন বৃস্পতিবার (৭ নভেম্বর) বিকেল সোয়া ৪টায় শুরু হবে। রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ সংবিধানের ৭২ অনুচ্ছেদের (১) দফায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে গত ১৬ অক্টোবর এ অধিবেশন আহ্বান করেন। সংসদ সচিবালয় থেকে জানানো হয় এটি হবে সংক্ষিপ্ত অধিবেশন। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণে এ অধিবেশন আহ্বান করা হয়েছে। সংবিধান অনুযায়ি জাতীয় সংসদের এক অধিবেশন শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে পরবর্তী অধিবেশন বসতে হবে। ফলে এ অধিবেশন ৫ থেকে ৭ কার্যদিবস পর্যন্ত চলতে পারে। আগামীকাল বিকেল সোয়া ৩টায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিতব্য কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে এ অধিবেশনের কার্যকাল এবং কার্যক্রম নির্ধারণ করা হবে ।<|end_of_text|>কাঁকিনাড়ায় গঙ্গায় স্নান করতে গিয়ে তলিয়ে গেল তিন কিশোর | Abtakkhabar.com কাঁকিনাড়ায় গঙ্গায় স্নান করতে গিয়ে তলিয়ে গেল তিন কিশোর May 10, 2019 May 11, 2019 admin 0 Comments অবতক খবর,সম্পা দাম পাল,৯ মে: গঙ্গায় স্নান করতে গিয়ে তলিয়ে গেল তিন বন্ধু। ঘটনাটি ঘটেছে কাঁকিনাড়ার গঙ্গার ঘাটে। ঘটনার বিস্তারে জানা গেছে,আকাশ সাউ(১৭),সাগর দাস(১৭),সুমিত শর্মা(১৫) ও রোহিত সাউ(১৪) এরা চারজন মিলে এদিন দুপুরে কাঁকিনাড়ার গঙ্গার ঘাটে স্নান করতে নামে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,সেইসময় গঙ্গায় বেশি জল ছিল না এবং তারা অল্প জলেই স্নান করছিল। কিন্তু হঠাৎই জোয়ার আসে এবং জলের স্রোতে তিনজন তলিয়ে যায়। স্থানীয় একজনের তৎপরতায় রোহিতকে বাঁচানো গেলেও বাকি তিনজন জলের স্রোতে ভেসে যায়। তলিয়ে যাওয়া তিন কিশোর কাঁকিনাড়ার ২০ নং গলির বাসিন্দা। এই মর্ম
bn
ান্তিক ঘটনায় ওই অঞ্চলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অন্যদিকে তলিয়ে যাওয়া ওই তিন যুবককে খোঁজার চেষ্টা করছে পুলিশ।<|end_of_text|>সুপারবাগ সুপারহিরো - The Doctors dialogue সুপারবাগ সুপারহিরো Dr. Malabika Banerjee PhD in microbiology, researcher in a drug discovery company. গল্পটা আজ থেকে প্রায় পঞ্চাশ বছর আগের। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও রিকমবিন্যান্ট DNA টেকনোলজির তখনও হাঁটি-হাঁটি-পা-পা দশা। এমন পটভূমিতে, ১৯৭২ সালে, এক বাঙালি যুবক আমেরিকার পেটেন্ট অফিসে অদ্ভুত একটা পেটেন্ট দায়ের করতে এলেন। যুবকটি নিউইয়র্কে GE কোম্পানীর রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট সেন্টারে কাজ করেন এবং তিনি ল্যাবরেটরিতে সিউডোমোনাস গোত্রের একটি ব্যাক্টেরিয়ায় কিছু এমন জিনগত পরিবর্তন করেছেন, যাতে সেটি এই তৈলদূষণের বিরুদ্ধে কার্যকর হয়। তখন অবধি জানা চার ধরনের ব্যাক্টেরিয়া যারা পেট্রোলিয়ামের জটিল হাইড্রোকার্বন ভাঙতে সক্ষম, তাদের প্রতিটির প্লাসমিড (যার মধ্যে DNA এর প্রতিলিপি থাকে)-কে এক সাথে একটি ব্যাক্টেরিয়ার মধ্যে এনে গেঁথে ফেললেন। ফলে, ঐ চারটে অরিজিনাল ব্যাক্টেরিয়ার স্ট্রেনের চেয়ে অপরিশোধিত তেল ভাঙতে দশ-একশো গুণ পারদর্শী নতুন এক ব্যাক্টেরিয়া পাওয়া গেল। তিনি এই নতুন ব্যাক্টেরিয়াটির নাম দিলেন সিউডোমোনাস পুটিডা (The Superbug )। এইখানে আমরা একটু জেনে রাখি, অপরিশোধিত তেল দূষণের গুরুত্ব টা ঠিক কোথায়? সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রের উপরে মানুষের নানান ক্রিয়াকলাপের কারণে তৈলদূষণের প্রভাব সুদূরপ্রসারী। বিভিন্ন সময়ে ট্যাংকার জাহাজের দুর্ঘটনা থেকে ছড়িয়ে পড়া অপরিশোধিত তেল বা পরিশোধিত জ্বালানি থেকে আলাস্কা, মেক্সিকো উপসাগর, গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ, ফ্রান্স, সুন্দরবন সহ বিস্তীর্ণ জায়গার মেরিন ইকোসিস্টেমের ভয়াবহ ক্ষতির নজির রয়েছে। এইধরনের দুর্ঘটনায় ছড়িয়ে পড়া তেলের পরিমান কয়েকশ টন থেকে কয়েক লক্ষ টন পর্যন্ত হয়, যদিও শুধুমাত্র সংখ্যা দিয়ে ক্ষতির আসল পরিমাণ বোঝা অসম্ভব। স্থলভূমির চেয়েও সামুদ্রিক প্রাণী ও উদ্ভিদের উপর এই তৈলদূষণের প্রভাব অনেক গুণ বেশি ধ্বংসাত্মক। তার কারণ, এই 'অয়েল স্পিল' কয়েকশ ন�
bn
�িকাল মাইল অবধি পাতলা আস্তরণ হিসেবে ছড়িয়ে পড়তে পারে এমন কী সৈকত অবধি পৌঁছে গিয়ে সামুদ্রিক পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী, মাছ, প্ল্যাংকটন ও অন্যান্য জীবকে মেরে ফেলতে পারে। শুনতে আশ্চর্য লাগবে, ২০০৪ সাল থেকে লুসিয়ানা উপকূলের ১২ মাইল দূরে হারিকেন ঈভানে ডুবে যাওয়া একটি তৈল উৎপাদক প্ল্যাটফর্ম থেকে দৈনিক ৩০০-৭০০ ব্যারেল তেল লিক হয়ে সমুদ্রে ছড়িয়ে পড়ছে এবং অনুমান করা হচ্ছে গোটা একুশ শতক জুড়ে এটির তেল ছড়িয়ে পড়া অব্যাহত থাকবে। যাইহোক, আমরা ফিরে যাই সেই মোড়ে, যেখানে গল্পটা ছেড়ে এসেছিলাম। তো, জেনেটিক্যালি ইঞ্জিনিয়ার্ড সেই 'Oil-eating' ব্যাক্টেরিয়াটির আবির্ষ্কতা হিসেবে বাঙালি যুবাকে রেখে GE কোম্পানির তরফে আমেরিকান পেটেন্ট আপিসে আপিল করা হল। এই পেটেন্টের আবেদনে মূল দাবি ছিল তিনটি। এক, তিনি কী ভাবে ব্যাক্টেরিয়া টি তৈরি করেছেন অর্থাৎ প্রক্রিয়াটির পেটেন্ট; দুই, প্রক্রিয়ার কাঁচামাল অর্থাৎ, ব্যাক্টেরিয়া এবং ক্যারিয়ার মেটেরিয়াল দিয়ে তৈরি ইনোকুলামটির পেটেন্ট; তিন, উৎপাদিত মডিফাইড ব্যাক্টেরিয়ার স্পিশিস টির পেটেন্ট। প্রথম দুটি দাবি পেটেন্ট দেবার জন্য গৃহীত হলেও তৃতীয় দাবিটি প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল। কারণ, তৎকালীন পেটেন্ট আইন অনুযায়ী প্রকৃতিতে মেলে এমন কোন জীবিত জিনিস পেটেন্ট করা যেত না। Board of Patent Appeals & Interference -এও খারিজ হয়ে গেল আবেদন। পাল্টা আবেদন গেল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ও পেটেন্ট আপিল আদালতে। সেখানে রায় গেল বাঙালির পক্ষে। এবার, পেটেন্টস এবং ট্রেডমার্ক কমিশনার সিডনি এ. ডায়মন্ড ঐ রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করলেন। ১৭ই মার্চ, ১৯৮০ তে সুপ্রিম কোর্ট "Diamond v. Chakrabarty" কেসের শুনানি শুরু করলেন এবং ১৬ই জুন, ১৯৮০ তে সেই মামলার নিষ্পত্তি হল এক ঐতিহাসিক রায়ে৷ আদালত বাঙালি গবেষকের পক্ষে রায় দিলেন এই বলে যে, "A live, human-made micro organism is patentable subject matter under 35 U.S.C.$101. Respondent's micro-organism constitutes a "manufacture" or, "composition of matter" within that statute." ১৯৮১, ৩১শে মার্চ…দীর্ঘ ৯ বছরের লড়াই শেষে USPTO বাধ্য হলো বাঙালি গবেষকের আবিষ্কার কে পেটেন্টের স্বীকৃতি দিতে। রাতারাতি আন্তর্জাতিক খ্যাতির আলোকবর
bn
্তিকায় পৌঁছে গেলেন ঐ গবেষক। পেটেন্টের ইতিহাসে এই লড়াই একটা ল্যান্ডমার্ক, কারণ পরবর্তী কালে আরও অনেক জেনেটিক্যালি মডিফাইড অণুজীব বা অন্যান্য জীবের পেটেন্ট পাওয়ার পথ প্রশস্ত হয়েছিল এই রায়ের মাধ্যমে। সারা পৃথিবীর মাইক্রোবায়োলজিক্যাল পেটেন্টের জগতে ঘটে যায় এক মৌলিক পরিবর্তন। অনেকেই এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন কে সেই গবেষক? হ্যাঁ, প্রোফেসর আনন্দমোহন চক্রবর্তীর কথাই হচ্ছিল এতক্ষণ। শ্রী আনন্দ চক্রবর্তী, মাইক্রোবায়োলজি এবং ইমিউনলজির বিশিষ্ট অধ্যাপক, গত মাসের ১০ তারিখে পাড়ি দিলেন না ফেরার দেশে। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮২। বীরভূমের সাঁইথিয়ায় জন্ম। কলকাতা ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার্স ও পিএইচ ডি। ১৯৬৫ সালে বায়োকেমিস্ট্রিতে সর্বোচ্চ ডিগ্রি লাভ করার পরে পাড়ি জমান University of Illinois Urbana-Champaign (UIUC)। স্ত্রী কৃষ্ণাও তখন সদ্য ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া ডেভিস থেকে পি এইচ ডি শেষ করেছেন। UIUC তে প্রোফেসর ইরভিন গুনসালাসের ল্যাবেই সিউডোমোনাস ব্যাক্টিরিয়ার প্রতি তাঁর আগ্রহের সূচনা। পরবর্তী ৫০ বছর ধরে এই ব্যাক্টেরিয়াটির ওপরেই একের পর এক দুর্দান্ত গবেষণার কাজ চালিয়ে গেছেন তিনি। আরবানায় ছয় বছর শেষে ডঃ চক্রবর্তী নিউইয়র্কে প্রখ্যাত জেনারেল ইলেকট্রিক কোম্পানীতে যোগ দেন। তারা তখন এনভায়রনমেন্ট মাইক্রোবায়োলজির গবেষণার দিকে প্রথম পদক্ষেপ শুরু করেছে। তৈলদূষণ রোধকারী বায়ো-এজেন্ট হিসেবে এই ল্যাবেই ডঃ চক্রবর্তী তৈরি করেন ব্যাক্টেরিয়াটি। বাকি গল্প আগেই বলা হয়ে গেছে। ১৯৭৯ এ প্রোফেসর চক্রবর্তী ইলিনয় কলেজ অব মেডিসিন বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে আসেন এবং ২০১৮ সালে অবসর নেওয়ার আগে পর্যন্ত সেখানেই ছিলেন। তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গবেষণা কমিটি ও পেটেন্ট ল কমিটিরও প্রধান ছিলেন। মনুষ্য দ্বারা সৃষ্ট পরিবেশ দূষণ রোধের বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাঁর ৬০ বছরের প্রভূত গবেষণা বিজ্ঞানকে ঋদ্ধ করেছে। ব্যাক্টেরিয়া থেকে পাওয়া বিভিন্ন প্রোটিনের ক্যান্সার, ভাইরাস বা অন্যান্য পরজীবী প্রতিরোধের ক্ষমতা তুলে ধরেছেন তিনি। তিনি সিউডোমোনাস অরুজি�
bn
�োসা ব্যাক্টেরিয়াটি থেকে Azurin নামে একটি প্রোটিন আবিষ্কার করেন, যার টিউমার প্রতিরোধী ক্ষমতা আছে। এই কাজ কেমোথেরাপির এক উল্লেখযোগ্য দিক উন্মোচনে সহায়তা করে। ২০০৭ সালে তিনি ভারত সরকার কর্তৃক পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হন। তাঁর অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রীরা জগৎ জুড়ে বিভিন্ন ল্যাবে তাঁর কাজ ও চিন্তাকে এগিয়ে নিয়ে চলেছে। অণুজীববিজ্ঞান এবং জৈব রসায়নের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই বাঙালি বিজ্ঞানীর অবদান বর্তমান ও ভাবী প্রজন্মের ছাত্র-ছাত্রী ও গবেষকদের কাছে অনস্বীকার্য হয়ে রইবে।<|end_of_text|>শুক্রবার, ০৯ আগস্ট, ২০১৯, ০৯:১৮:৩১ 15:27 খাগড়াছড়িঃ-খাগডাছড়িতে আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস উপলক্ষে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচীর পালিত হয়েছে। দিবসটির পক্ষে বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম র‌্যালি ও মানববন্ধন করে। অপরদিকে আদিবাসী স্বীকৃতির বিষয়ে সকল অপপ্রচার বন্ধের দাবীতে কর্মসূচি পালন করেছে খাগড়াছড়ির দুই বাঙ্গালী সংগঠন। শুক্রবার (৯ আগষ্ট) সকাল আদিবাসী স্বীকৃতির সকল অপপ্রচার বন্ধের দাবী জানিয়ে খাগড়াছড়ি জেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন ও সমাবেশ কর্মসূচি পালন করে বৃহত্তর পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদ ও পার্বত্য অধিকার ফোরাম। এতে পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল মজিদ, সাধারণ সম্পাদক পৌরসভার কাউন্সিলর এসএম মাসুম রানা, আসাদ উল্লাহ আসাদ, শাহাদাত হোসেন কায়েস মোঃ জাহিদুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। এ সময় বক্তারা বলেন, একটি শ্রেণি নিজেদের আদিবাসী দাবী করে রাষ্ট্র বিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। তাই সকল আদিবাসী স্বীকৃতি অপপ্রচার বন্ধে সরকারের হস্তক্ষেপ দাবী করেন। অপরদিকে-বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের উদ্যোগে শুক্রবার (৯ আগষ্ট) সকালে মহিলা কলেজ এলাকা থেকে একটি র‌্যালি বের করে শহরের পুরাতন জীপ স্টেশনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।<|end_of_text|>জামালপুর সংবাদদাতা : জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ধাওয়া- পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় ন্জমুল হক (৩২) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘট
bn
েছে শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে । জানা যায়, সরিষাবাড়ী উপজেলার মহাদান ইউনিয়নের সেংগুয়া পশ্চিম পাড়া গ্রামের মৃত শামছুল হকের পুত্র নাজমুল হকের সাথে প্রতিবেশী মৃত শাহলী মন্ডলের পুত্র সোহরাব হোসেন দুলু মেম্বারের সাথে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে শুক্রবার দুপুরে হামলা-পাল্টা হামলা হয়। সংঘর্ষে নাজমুল হক ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। সংবাদ পেয়ে পুলিশ নাজমুলের লাশ উদ্ধার করে জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে।<|end_of_text|>আজ বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০ ইং | ১৫ আশ্বিন ১৪২৭ বঙ্গাব্দ | রাত ৯:১২ প্রকাশিতঃ ৫ অগাস্ট ২০২০ সময়ঃ দুপুর ২ঃ৪৭ সাবেক সেনা কর্মকর্তা সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় কক্সবাজারে পৌঁছেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ ও আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ। আজ (৫ আগস্ট) বুধবার দুপুর পৌনে একটার দিকে একটি বিশেষ হেলিকপ্টারে তারা কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছান। বর্তমানে তারা সৈকতের বালিয়াড়ি লাগোয়া সেনাকল্যাণ ট্রাস্টের রেস্ট হাউস 'জল তরঙ্গে' অবস্থান করছেন।<|end_of_text|>দারিদ্র ও বেকারত্ব ঘুচাবে কাঁকড়া চাষ… | Agriview 24 Home / প্রথম পাতা / দারিদ্র ও বেকারত্ব ঘুচাবে কাঁকড়া চাষ… দারিদ্র ও বেকারত্ব ঘুচাবে কাঁকড়া চাষ… January 12, 2019 প্রথম পাতা, মতামত-ফিচার Leave a comment মো. শাহীন সরদার, বাকৃবি থেকেঃ কাঁকড়া আমাদের দেশে একটি অপ্রচলিত পণ্য হিসেবে পরিচিত। আমাদের দেশে কিছু আদিবাসি ছাড়া তেমন কেউ কাঁকড়া খায় না। তবে আমাদের দেশে কাঁকড়ার চাহিদা না থাকলে বিদেশে এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে জীবন্ত কাঁকড়া আকাশ পথে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়। নব্বই দশকের মাঝামাঝি অপ্রচলিত পণ্য হিসেবে সিঙ্গাপুর, তাইওয়ান, হংকং ও মালয়েশিয়ায় কাঁকড়া রপ্তানি শুরু হয়। তখন কতিপয় রপ্তানিকারক নিজস্ব উদ্যোগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার ও খুলনা অঞ্চল হতে কাঁকড়া সংগ্রহ করে ঐসব দেশে প্রেরণ করতেন। পরবর্তীতে আ ন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে এর চাহিদা ও মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় চিংড়ি চাষীদের
bn
মাঝে কাঁকড়া চাষ সম্পর্কে আগ্রহ বৃদ্ধি পায়। বিগত বছরগুলোতে এদেশ হতে ৫,০০০ হতে ৭,০০০ মেট্রিক টন কাঁকড়া তাইওয়ান, কোরিয়া, হংকং, চীন প্রভৃতি দেশে রপ্তানি হয়েছে। কাঁকড়া চাষের সুবিধা হচ্ছে, এতে পরিশ্রম তেমন নেই, উৎপাদন ব্যয়ও তুলনামূলক কম। এ খাত থেকে রপ্তানি-আয়ের পরিমাণ বছরে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। সাম্প্রতিককালে উপকূলবাসীর কাছে কাঁকড়ার উচ্চ বাজারমূল্য নতুন আগ্রহের জন্ম দিয়েছে। খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, চট্রগ্রাম ও কক্সবাজারের উপকূলীয় নদী ও তৎসংলগ্ন খালসমূহে চিংড়ি পোনা সংগ্রহকারীদের জালে প্রচুর পরিমাণে কাঁকড়ার পোনা ধরা পড়ে। তাছাড়া জোয়ারের পানিতে কাঁকড়ার পোনা চিংড়ির ঘেরে প্রবেশ করে ও সেখানে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়। ফলে চিংড়ির সাথে বাড়তি ফসল হিসেবে প্রচুর কাঁকড়াও পাওয়া য়ায়। রপ্তানী বাণিজ্যে স্থান করে নেয়ার কারণে উপকূলীয় জেলাগুলোতে কাঁকড়া চাষের ব্যাপকতা শুরু হয়েছে। কাঁকড়া রপ্তানী ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমানে এটি একটি সম্ভাবনাময় শিল্পের রূপ ধারণ করেছে। বাংলাদেশে প্রাপ্ত বিভিন্ন প্রজাতির কাঁকড়ার মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলে প্রাপ্ত মাড ক্রাব বা শীলা কাঁকড়ার (Scylla serrata) আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা ও অধিক মূল্য, প্রাকৃতিক উৎসে পোনার প্রাচুর্যতা, স্বল্প সময়ে বাজারজাত করার সুযোগ ইত্যাদি কারণে উপকূলীয় চাষীদের কাছে কাঁকড়া চাষ ও ফ্যাটেনিং ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কাঁকড়া চাষ ও পোনা উৎপাদন কৌশলঃ বাংলাদেশে কাঁকড়া চাষ ও ফ্যাটেনিং পুরোপুরিভাবে প্রাকৃতিক উৎস হতে আহরণের ওপর নির্ভরশীল। চাষের ব্যাপকতা বৃদ্ধির সাথে সাথে অধিক মুনাফা লাভের আশায় প্রাকৃতিক উৎস হতে নির্বিচারে মা কাঁকড়া, পোনা এবং অপরিপক্ক ছোট কাঁকড়া আহরণের প্রবনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই কাঁকড়া চাষ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বর্তমানে প্রচলিত প্রাকৃতিক উৎস হতে নির্বিচারে অপরিপক্ক/ছোট কাঁকড়া ধরার প্রবণতা রোধ করার জন্য এর পোনা উৎপাদন এবং চাষ প্রযুক্তি সম্প্রসারণ করা প্রয়�
bn
�জন। অপরিপক্ক ও ছোট কাঁকড়া আহরণের উপর নিয়ন্ত্রণ না থাকলে ক্রমবর্ধমান কাঁকড়া শিল্প মুখ থুবড়ে পড়ার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে। তাই কাঁকড়া চাষকে দীর্ঘমেয়াদী স্থিতিশীল রাখতে হলে চিংড়ির ন্যায় হ্যাচারিতে কাঁকড়ার পোনা উৎপাদন প্রয়োজন। বর্তমানে কাঁকড়া চাষের চেয়ে ফ্যাটেনিং করে বাজারজাতকরণ অধিকতর লাভজনক। সাধারণতঃ অপরিপক্ক স্ত্রী কাঁকড়া (অপরিপক্ক গোনাড এবং ওজন ১৭০ গ্রামের নিচে) এবং অপুষ্ঠ পুরুষ কাঁকড়া (কম মাংশল এবং ওজন ৩৫০ গ্রামের নিচে) বিদেশে রপ্তানি হয় না। এগুলো স্থানীয় বাজারে খুব কম দামে বিক্রয় হয়। এই জাতীয় কাঁকড়াসমূহ উপযুক্ত পরিবেশে ২-৪ সপ্তাহ লালন-পালন করে গোনাড পরিপক্ক বা মাংশ পরিপুষ্ঠ করাকে ফ্যাটেনিং বলা হয়। আন্তর্জাতিক চাহিদা বৃদ্ধি, অপেক্ষাকৃত কম মৃত্যুহার, কম পুঁজি বিনিয়োগ এবং স্বল্প সময়ে অধিক লাভজনক প্রযুক্তি হিসেবে এদেশের উপকূলীয় অ লে কাঁকড়া ফ্যাটেনিং কার্যক্রম দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। পুকুর নির্বাচন কাঁকড়ার জন্যে দো-আঁশ বা পলি দো-আঁশ মাটি সবচেয়ে ভালো। পুকুরের আয়তন ০.১-১.০ হেক্টরের মধ্যে হলে ভালো হয়। পুকুরের আয়তন ছোট হলে কাঁকড়া মজুদ করতে সুবিধা হয়। তা ছাড়া ব্যবস্থাপনার দিক দিয়েও সুবিধা। নোনা পানির উৎসস্থল যেমন নদী বা সমুদ্রের কাছে হলে খুবই ভালো হয়। এতে জোয়ার-ভাটার সঙ্গে পানি ওঠানো-নামানো যায়। পুকুরের পানি উত্তোলনের জন্য গেট থাকা ভালো। কাঁকড়ার পলায়নপর স্বভাবের জন্য প্রায় ১ দশমিক ৫ মিটার উচ্চতার বাঁশের বানা (পাটা) দিয়ে পুকুরের চারপাশ ঘিরে ফেলা হয়। বানা প্রায় আধা মিটার মাটির নিচে পুঁতে দিতে হয়, যাতে কাঁকড়া পুকুরের পাড় গর্ত করে পালিয়ে যেতে না পারে। মাটির পিএইচের ওপর ভিত্তি করে পাথুরে চুন গুঁড়া করে সারা পুকুরে ছিটিয়ে দেওয়া হয়। মাটির পিএইচ ৭ থেকে ৭ দশমিক ৫-এর মধ্যে থাকলে হেক্টরপ্রতি ১২৫ কেজি পাথুরে চুন দিতে হবে। চুন ছিটানোর পর পুকুরে জোয়ারের পানি তুলতে হবে এবং সাত দিন পর হেক্টরপ্রতি
bn
৭৫০ কেজি জৈবসার (গোবর) প্রয়োগ করতে হবে। জৈবসার প্রয়োগের তিন দিন পর হেক্টরপ্রতি ২৫ কেজি ইউরিয়া এবং ১৫ কেজি টিএসপি সার প্রয়োগ করা হয়। অজৈব সার প্রয়োগের তিন থেকে চার দিন পর পুকুরে কাঁকড়া মজুদ করা হয়। কাঁকড়া মজুদঃ মজুদ ও ফ্যাটেনিংয়ের জন্য প্রতি হেক্টর ঘেরে ১০ হাজারটি অপরিপক্ব স্ত্রী কাঁকড়া মজুদ করা যায়। কাঁকড়ার ওজন ১৮০ গ্রাম বা তার বেশি হলে ভালো হয়। কারণ এ ওজনের কাঁকড়ার দাম সবচেয়ে ভালো পাওয়া যায়। মজুদের পর কাঁকড়ার জন্য নিয়মিত খাবার দিতে হবে। কাঁকড়ার খাবার হিসেবে শতকরা ২৫ ভাগ তেলাপিয়া মাছ এবং ৭৫ ভাগ গরু-ছাগলের ভুঁড়ি অথবা শতকরা ৫০ ভাগ তেলাপিয়া মাছ এবং ৫০ ভাগ বাগদা চিংড়ির মাথা (মাংসল অংশ) প্রতিদিন পুকুরে সরবরাহ করতে হবে। কাঁকড়ার দেহের ওজনের আট ভাগ হারে প্রথম সাত দিন এবং পরবর্তী দিনগুলোতে পাঁচ ভাগ হারে খাবার সরবরাহ করলেই প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যায়। ফ্যাটেনিংয়ের ক্ষেত্রে বৃদ্ধি নয়, বরং গোনাডের পরিপুষ্টতাই মুখ্য বিষয়। পানি পুকুরে কাঁকড়ার খাবার হিসেবে প্রচুর পরিমাণে প্রাণিজ মাংসল খাদ্য সরবরাহ করতে হয়, যা দ্রুত পচনশীল। তাই কাঁকড়ার পুকুরের পানির গুণাগুণ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা বেশি। প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাবার সরবরাহ করলেও পানি নষ্ট হতে পারে। পানির গুণাগুণ যাতে নষ্ট না হয় সে কারণে এবং প্রয়োজনবোধে অমাবশ্যা বা পূর্ণিমার ভরা জোয়ারের সময় চার থেকে সাত দিন কাঁকড়ার পানি পরিবর্তন করতে হবে। আহরণঃ স্ত্রী কাঁকড়ার গোনাড পরীক্ষা ও আহরণ কাঁকড়া মজুদের ১০ দিন পর থেকে দুই-তিন দিন পর পর কাঁকড়ার গোনাড পরিপুষ্ট হয়েছে কি না তা পরীক্ষা করতে হয়। কাঁকড়াকে আলোর বিপরীতে ধরে দেখতে হবে যে, কাঁকড়ার ভেতর দিয়ে আলো অতিক্রম করে কিনা। যদি কাঁকড়ার ভেতর দিয়ে আলো অতিক্রম করতে না পারে তাহলে বুঝতে হবে গোনাড পরিপুষ্ট হয়েছে। বিপরীতে গোনাড পরিপুষ্ট না হলে কাঁকড়ার দুই পাশের পায়ের গোড়ার দিক দিয়ে আলো অতিক্রম করবে। সাধারণত গোনাড পরিপুষ
bn
্ট হলে পুকুরে পানি ওঠানোর সময় কাঁকড়া গেটের কাছে চলে আসে। পুষ্ট কাঁকড়া স্কুপনেট বা টোপ দিয়ে প্রলুব্ধ করে ধরতে হবে। কাঁকড়া সম্পূর্ণভাবে আহরণের জন্য পুকুরের পানি নিষ্কাশন করতে হবে। ধরার সঙ্গে সঙ্গে কাঁকড়াকে বিশেষ নিয়মে বেঁধে ফেলতে হবে। অন্যথায় কাঁকড়ার চিমটা পা ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। খুলনার পাইকগাছা ও সাতক্ষীরার দেবহাটায় কাঁকড়া চাষ বা ফ্যাটেনিং বহুল প্রচলিত। বর্তমান কাঁকড়া চাষ যথার্থভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেনি। এজন্য কিছু প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ এই মুহূর্তে জরুরীঃ (১) কৃত্রিম ভাবে কাঁকড়ার ডিম ফোটানোর ব্যবস্থা করা, যাতে কাঁকড়া মজুতের সময় জোগান স্বাভাবিক থাকে। (২) ৪০-৮০ গ্রামের জুভেনাইল কাঁকড়াাগুলিকে বাজারে সরাসরি (দালালের মাধ্যমে নয়) বিক্রযোগ্য করে তোলা। সুন্দরবনে সামুদ্রিক কচ্ছপ ও অন্যান্য জীববৈচিত্রের উপস্থিতি সমীক্ষা করে দেখার সময় দেখা গেছে প্রতি বছর শীতকালীন অস্থায়ী বাজার তৈরী হয় বিভিন্ন খালের মুখে, সপ্তমুখীর কাছে। বাজার মানে দু-তিনটি নৌকা এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে এই সব নৌকার কাঠের পাটাতনের তলায় বরফ রাখা থাকে। কাঁকড়া ধরারা বাঘের ভয়, কুমিরের ভয়, সাপের কামড়ের ভয় সাথে করে সারাদিন সারারাত খাঁড়িতে বসে কাঁকড়া ধরে, তারপর অল্প কিছু টাকার বিনিময়ে নৌকাশুদ্ধ কাঁকড়া বিক্রি করে দেয় এই সব অস্থায়ী ভাসমান বাজারে। অন্যান্য মাছ ধরা নৌকাগুলোও তাদের মাছ এখানে বিক্রি করে। এখান থেকে দালালদের মাধ্যমে রূপালি ফসল পৌঁছায় বাজারে। জীবনের কোনরকম ঝুঁকি ছাড়াই এই মধ্যবর্তী বিক্রেতারা প্রকৃত মাছমারাদের থেকে দ্বিগুন লাভ লুটে নেয়। তাই সরকারি তরফ থেকে সহযোগিতা তৈরী করে এদের আর্থিক অনুদান দিয়ে নিজেদের বাজার নিজেরাই যাতে তৈরী করতে পারে তার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। (৩) সদ্য খোলস ছাড়া কাঁকড়া যা ওয়াটার ক্র্যাব নামে পরিচিত এবং অপরিণত স্ত্রী কাঁকড়াগুলিকে প্রজনন অবস্থা পর্যন্ত পালন করা বা ফ্যাটনিং করার জন্য উপযুক্ত প্রশিক্ষণ ও আর্থিক অনুদানের ব্যবস্থা করা। (
bn
৪) রপ্তানিযোগ্য কাঁকড়াগুলির সঠিক বাজারের ব্যবস্থা করা। বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে স্বাস্থ্যসম্মত বাজার ও মিষ্টি জলের ব্যবস্থা আরও রপ্তানিকারকদের ডেকে নিয়ে আসবে। (৫) জীবিত অবস্থায় ও প্রক্রিয়াজাত অবস্থায় কাঁকড়ার সঠিক রপ্তানীর ব্যবস্থা করা। এর জন্য ছিদ্রছাড়া এবং ছিদ্রযুক্ত পরিবহন ব্যবস্থা প্রয়োজন। প্রয়োজন ছোট ছোট দ্বিচক্রযানের গাড়ী যা কিনা শুধুমাত্র এই ফসল পরিবহনের জন্য বিশেষভাবে তৈরী করা। কাঁকড়া চাষের সতর্কতাঃ (১) কাঁকড়া চাষের পুকুরের তলায় জমে থাকা বিষাক্ত ক্ষতিকর গ্যাস শুষে নেওয়ার জন্য উপযুক্ত রাসায়নিক ব্যবহার করতে হবে। জিওলাইট প্লাস দিতে হবে প্রতিটি ফ্যাটিনিং চাষের পর। এরা যেহেতু জীবিত খাবার এবং প্রোটিনযুক্ত খাবার খায় ফলে খামারের তলায় অভুক্ত খাবার থেকে গ্যাস তৈরী হতে পারে। উপযুক্ত রাসায়নিক দিয়ে সেই অবাঞ্ছিত গ্যাসকে শোষণকরা সম্ভব হবে। প্রতি দু'বার ফসল তোলার পর পুকুরের তলায় জমে থাকা পলি তুলে ফেলে পাথুরে চুন দিয়ে সাতদিন পুকুর ফেলে রাখার পর আবার জল ঢোকাতে হবে। (২) কাঁকড়া গর্ত কেটে একস্থান থেকে অন্য স্থানে চলে যেতে পারে। এই স্থানান্থর এড়াতে স্লুইশ গেট সহ খামারের চারদিকে বাঁশের পাটা ও নাইলন জালের বেড়া দিতে হবে, যা মাটির নিচে অন্তত ২ফুট এবং মাটির উপরে অন্তত ৩ ফুট থাকে। প্লাাস্টিক সীট পাড়ের ওপর দিয়ে তার ওপর মাটি দিয়ে পাড় তৈরী করলেও কাঁকড়া পাড় ফুটো করে চলে যেতে পারবে না ৷ যেহেতু কাঁকড়া একে অপরকে খেয়ে ফেলতে পারে এই প্রবণতা এড়নোর স্বার্থে নিয়মিত অতিরিক্ত খাদ্যের যোগান রাখা জরুরী। খোলক যত তাড়াতাড়ি শক্ত হবে ততই বিক্রয় উপযোগী হবে, সেই কারণে জলের গুণাগুণ উপযুক্ত মাত্রায় রাখা জরুরী। খামারে নরম কাঁকড়াগুলির প্রয়োজনীয় লুকানোর জায়গা রাখা জরুরী। ভাঙ্গা পাইপ, অব্যবহৃত টায়ার ইত্যাদি ব্যবহৃত হতে পারে লুকানোর আস্ততনা হিসাবে, ১৫ সেমিঃ ব্যাসার্ধের লম্বা পাইপের টুকরাগুলি খামারের তলদেশে ছড়িয়ে রাখতে হবে। খামারের মাঝখানে উঁচু মাটি
bn
র ঢিবি বানিয়ে তাতে লবণাম্বু উদ্ভিদের কিছু চারা যেমন বাণী, হেঁতাল, গেঁওয়া লাগালে কাঁকড়া যেমন স্বচ্ছন্দ বোধ করে তেমনি জলের অতিরিক্ত খাদ্য শোষণ করে নিয়ে জলকে দূষণমুক্ত রাখে। কাঁকড়া বিক্রিযোগ্য হলে গোণ বা কোটাল-এর সময় আঁটেলি বসিয়ে তা ধরা যেতে পারে অথবা দোন লাগিয়েও ধরা হয় ৷ কাঁকড়া পরিবহনঃ আহরিত কাঁকড়া বাজারে নিয়ে যাবার আগে প্রতিটিকে বাঁধা হয় সরু নাইলন বা প্লাস্টিকের দড়ি অথবা ভিজে খড় দিয়ে, তার পরে ঝুড়িতে রাখা হয়। ঝুড়ি গুলি ভিজে চটে ব¯তা চাপা দেওয়া থাকে। যাতে জলীয়ভাব বজায় থাকে। এই ধরণের ঝুড়িতে যত বেশি বাতাস চলাচল করবে, তত বেঁচে থাকার হারও বাড়বে। পরিবহনের সময় জলীয়ভাব ঠিক রাখতে পারলে এক সপ্তাহ পর্যšত কাঁকড়াগুলি বেঁচে থাকে সর্বোপরি পরিবহনের সময় কখনই সরাসরি সূর্যের আলো না পড়াই ভালো । ৫০ সেনিটমিটার ব্যাসার্ধের একটি ঝুড়িতে প্রায় ৩০০-৫০০ গ্রাম কাঁকড়া (যার ক্যারাপেস ২.৫ সেমিঃ চওড়া) পরিবহন সম্ভব। যেহেতু শ্যাওলা/ ঝাঁঝি পচনশীল তাই অনেকসময় দূরবর্তী স্থানে ১০০% জীবিতপরিবহনের স্বার্থে মোহনার জলে তুলা ভিজিয়ে কাঁকড়া পরিবহনের ঝুড়িতে দিলে কাঁকড়ার নড়াচড়াও বন্ধ হবে। ভিজে কাঠের ভূষি প্রয়োগ করেও সুফল পাওয়া যায় কাঁকড়া রপ্তানীর ক্ষেত্রে ৫০-১২০মিমি. চওড়া তার প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে আহরণের পর খোলামুখ পাত্রে ২০-৫৩ কিমি. সড়কপথে পরিবহন করে ৫৫-১০০% বাঁচার হার লক্ষ্য করা গেছে। কাঁকড়ার পুষ্টিগুনঃ কাঁকড়ার মোট ওজনের ৩৬-৩৮% দাঁড়ি ও পা, ২২-২৪% খোলক, দেহের বাকী অংশে প্রাপ্ত মাংস ২৯-৩৬% ৷ আবার দাঁড়ি ও পা এর মধ্যে মাংসের পরিমাণ ৩৩-৪২%, যা পুরোটাই মাংসজ প্রোটিন হিসাবে খাওয়ার যোগ্য। মাংসের মধ্যে ভাল মাত্রায় প্রোটিন ও মুক্ত আমিনো আসিড আছে। প্রসেসিং সেন্টারে প্রাপ্ত কাঁকড়ার খোলস থেকে যে সমস্ত ব্যবসায়িক গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক পাওয়া যায় সেগুলি হল কাইটিন, কাইটোসান এবং গ্লুকোস আমিনো হাইড্রোক্লরাইড, বিশ্বের বাজা�
bn
�ে যার মূল্য অপরিসীম। কাইটিন একটি প্রাকৃতিক জৈবরাসায়নিক পদার্থ যা বিভিন্ন প্রাণীর (যেমন চিংড়ি, কাঁকড়া ইত্যাদির) বহিঃকঙ্কালে (খোলক) এটি প্রচুর পরিমাণে উপস্থিত থাকে। জাপানে কাইটিন খাদ্য হিসাবে ব্যবহার হয়। রোগ প্রতিষেধক ক্ষমতা বাড়াতে, বার্ধক্যের বিলম্বিত করতে, আরোগ্য লাভের পথে এবং জৈবছন্দ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। আমাদের চিংড়ির সম্পদের ন্যায় কাঁকড়াও হতে পারে অর্থনৈতিক সম্পদ । মৎস্য রপ্তানি বাণিজ্যে চিংড়ির পরই কাঁকড়ার স্থান। এজন্য প্রয়োজন কাঁকড়ার পরিবেশ রক্ষাসহ সামগ্রিক উপকূলীয় জলজ সম্পদের সংরক্ষণ ও সহনশীল মাত্রায় ব্যবহার। উপকূলীয় নদী ও প্যারাবনে পোনার প্রাচুর্যতা ও অল্প সময়ে বাজার উপযোগী হওয়ার কারণে চাষীদের মধ্যে কাঁকড়া চাষ ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এ প্রেক্ষিতে কাঁকড়ার চাষ আরও সম্প্রসারণের সুযোগ রয়েছে। তদুপরি কক্সবাজার অ লে নরম খোসার কাঁকড়া চাষ ও আন্তর্জাতিক বাজারে বিপনন বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের নতুন উৎস হতে পারে।<|end_of_text|>ঝিকরগাছায় দিনদুপুরে বিরোধিয় সম্পত্তি থেকে গাছকর্তন | magpienews24.com Home আইন ও অপরাধ ঝিকরগাছায় দিনদুপুরে বিরোধিয় সম্পত্তি থেকে গাছকর্তন ঝিকরগাছায় দিনদুপুরে বিরোধিয় সম্পত্তি থেকে গাছকর্তন নিজস্ব প্রতিবেদক, ঝিকরগাছা : আদালতের নির্দেশ অমান্য করে যশোরের ঝিকরগাছায় বিরোধিয় সম্পত্তি থেকে জোরপূর্বক গাছকর্তনের ঘটনা ঘটেছে। জানতে পেরে ঝিকরগাছা থানা পুলিশ কর্তনকৃত ১০/১২ টি মেহগনি ও লম্বুগাছ জব্দ করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার সকালে উপজেলার পদ্মপুকুর গ্রামে। আদালতে মামলা চলমান থাকায় ওই সম্পত্তির উপর ১৪৪ ধারা বলবৎ রয়েছে। অভিযোগে জানাগেছে, উপজেলার পদ্মপুকুর গ্রামের ফজলুর রহমান ১৯/০২/১৯৫৮ সালে ১১৩৬ নং কোবলা দলিল মূলে একই গ্রামের আদরনী দাসীর নিকট থেকে ১ একর ২৫ শতক জমি ক্রয় করে। ফজলুর রহমানের মৃত্যূর পর থেকে তার ছেলেরা দীর্ঘদিন ধরে উল্লেখিত সম্পত্তিরে বিভিন্ন ধরনের চাষাবাদ করে আসছিল। বর্তমানে ওই জমির �
bn
�পর মেহগনি ও লম্বুগাছ রয়েছে। কিন্তু জমি বিক্রেতা আদরানী দাসীর (পৌহিত্র) পোতাছেলে কুমার চন্দ্র দাস, অমর চন্দ্র দাস, প্রভাত চন্দ্র দাসগং জমির মালিকানা দাবি করলে। লুৎফর রহমানের ছেলে শহিদুর রহমান বাদি হয়ে ১১৪০/১৬, তাং ২১/১১/২০১৬ ইং আদালতে মামলা করে। বর্তমানে মামলাটি বিচারাধীন এবং উক্ত সম্পত্তির উপর ১৪৪ ধারা বলবৎ রয়েছে। এদিকে ওয়ারেশসুত্রে সম্পত্তির দাবিদার কুমার চন্দ্র দাসগং গতকাল শুক্রবার হটাৎ করেই আদালতের নির্দেশ অমান্য করে ওই সম্পত্তির উপর থাকা মেহগনি ও লম্বু গাছ কর্তন করতে থাকে। এসময় মামলার বাদিপক্ষ থানা পুলিশকে অবহিত করলে কর্তনকৃত গাছগুলি জব্দ করে। এ ব্যাপারে লুৎফর রহমানের পুত্রবধূ রুমি বেগম জানান জোরপূর্বক কুমার চন্দ্র দাসগং ১০/১২ জনের একদল সন্ত্রাসী শুক্রবার সকালে জোরপূর্বক গাছ কর্তনসহ সম্পত্তি দখলের পায়তারা করেছে। থানা পুলিশকে অবহিত করলে কর্তনকৃত গাছ নিতে পারেনি কুমারগংরা।<|end_of_text|>সাকিবে কাটল আফগান বাধা | SabujSylhet.com Home চলমান ঘটনাবলী সাকিবে কাটল আফগান বাধা সাকিবে কাটল আফগান বাধা সাকিব আল হাসান দেখালেন কীভাবে ম্যাচ জেতাতে হয়। সহজ এক ম্যাচকে কঠিন বানিয়ে ফেলেছিল বাংলাদেশ। দলের বাকি সব ব্যাটসম্যানের ব্যাটিং দেখে মনে হচ্ছিল মাইনফিল্ডে হাঁটতে বলা হয়েছে তাঁদের। এমন অবস্থায় ভয়ংকর চাপ সামলে রান তোলার দায়িত্ব শুধু বুঝে নেননি, রানের গতিটাও ধরে রেখেছিলেন সাকিব। অধিনায়কোচিত এক ইনিংসে দলকে শেষেরে বাঁধাটুকু পার করে তবেই ক্ষান্ত হয়েছেন। অধিনায়কের অনবদ্য ৭০ রানে আফগানিস্তানকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ। পাঁচ বছর আগে আফগানিস্তানকে টি-টোয়েন্টিতে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। ৮ রানে সেদিন ৩ উইকেট নিয়ে মূল ভূমিকা রেখেছিলেন সাকিব। পাঁচ বছর ও ৪ ম্যাচ বিরতিতে আফগানদের আবার হারাতে সেই সাকিবকে জ্বলে উঠতে হলো। বোলিংয়ে কিপটে বোলিং করেছেন, আউট করেছেন ফর্মে থাকা নবীকে। কিন্তু ওতেও যথেষ্ট হয়নি, ব্যাট হাতেও সেরা ফর্মে দেখা দিতে হয়েছে তাঁকে। ৮ রানে লিটন দাস আউট হওয়ার নেমেছিলেন। ৬ �
bn
�ল বাকি থাকতে দলকে জিতিয়ে তবে ফিরেছেন। এর মাঝে খেলেছেন ৪৫ বল। ৮ চার ও ১ ছক্কায় দলের অর্ধেকের বেশি রান করতে হয়েছে সাকিবকে। নামার কিছুক্ষণের মধ্যেই লিটনের পথ ধরতে দেখেছেন নাজমুল হোসেনকে। মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গী করে প্রাথমিক ধাক্কা সামাল দিয়েছেন সাকিব। তবে অপর প্রান্তে মুশফিককে কখনো স্বচ্ছন্দ মনে হয়নি। একবার জীবন পেয়েও ২৫ বলে ২৬ রান করে ফিরে গেছেন মুশফিক। মাহমুদউল্লাহ নেমেও খুব বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। গুগলিতে তাঁর দুর্বলতার কথা আবার জানিয়ে দিয়ে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ৮ বলে ৬ রান করেছেন। দলের স্কোরবোর্ডে ১১ রান যোগ হওয়ার আগে ড্রেসিংরুমে যাওয়ার মিছিলে যোগ দিয়েছেন সাব্বির (১) ও আফিফ (২)। মোসাদ্দেক নামার পরই যোগ্য এক সঙ্গী খুঁজে পেয়েছেন সাকিব। অপর প্রান্তে এমন যাওয়া আসার মিছিলের মাঝেও অনড় ছিলেন সাকিব। এর মাঝে দুবার ভাগ্যের সহযোগিতা পেয়েছেন। আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত পক্ষে যাওয়ায় রিভিউ নিয়েও তাঁকে আউট করতে পারেনি আফগানিস্তান, আরেকবার রিভিউ নেওয়ার কথা মাথায় আসেনি প্রতিপক্ষের। কিন্তু এসব কিছু তাঁর ইনিংসে দাগ ফেলতে পারবে না। চাপের মুখেও ইতিবাচক খেলেছেন। প্রতিপক্ষকে জেঁকে বসতে দেননি কখনো। শেষ তিন ওভারে ২৭ রান দরকার ছিল। সে পরিস্থিতিতেও রশিদ খানের ওভারে ১৮ রান তুলে নিয়েছেন কোনো ঝুঁকি না নিয়ে।<|end_of_text|>লংগদুতে আদিবাসীদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিন-সিপিবি | Jugobarta Home রাজনীতি লংগদুতে আদিবাসীদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিন-সিপিবি লংগদুতে আদিবাসীদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিন-সিপিবি যুগবার্তা ডেস্কঃ বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)'র সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক কমরেড মো. শাহ আলম শনিবার এক বিবৃতিতে রাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলায় আদিবাসীদের বসতবাড়িতে অগ্নিসংযোগকারীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। নেতৃবৃন্দ �
bn
�লেন, যুবলীগের স্থানীয় এক নেতার মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে মিছিল থেকে লংগদু সদর ইউনিয়নের চারটি গ্রামের দুইশত বাড়ি পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। আমরা এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানাই। আইন-শৃংখলা রক্ষা বাহিনী, সেনাবাহিনী এবং স্থানীয় প্রশাসনের সামনে এ ধরনের ঘটনা ঘটায় নেতৃবৃন্দ উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, পাহাড়ের আদিবাসীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবিলম্বে সরকারকে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। নেতৃবৃন্দ ক্ষতিগ্রস্তদের পুড়িয়ে দেয়া বাড়ি পুনর্নির্মাণ করে দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।<|end_of_text|>রড সিমেন্টের গোডাউন থেকে ৫ টন পেঁয়াজ উদ্ধার - SSTV রড সিমেন্টের গোডাউন থেকে ৫ টন পেঁয়াজ উদ্ধার on অক্টোবর ০২, ২০১৯ 0 Comment হাটহাজারী পৌরসভার পুড়াহাট এলাকায় একটি রড সিমেন্টের গোডাউনে অভিযান চালিয়ে ৫ টন পেঁয়াজ জব্দ করেছে উপজেলা প্রশাসন। পেঁয়াজের বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বেশি লাভের আশায় এসব পেঁয়াজ মজুদ করা হয়েছিলো।বুধবার (২ অক্টোবর) দুপুরে স্থানীয় আমির হোসেনের মালিকানাধীন ওই গোডাউনে অভিযান শুরু করে উপজেলা প্রশাসন। এতে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রুহুল আমিন।মো. রুহুল আমিন বাংলানিউজকে জানান, ১১ সেপ্টেম্বর ভারত থেকে কেনা প্রায় ৫ টন পেঁয়াজ রড-সিমেন্টের গোডাউনে অবৈধভাবে মজুদ করে রেখেছিলেন ব্যবসায়ী আমির হোসেন।বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বাড়তি দামে পেঁয়াজ বিক্রির জন্য তিনি এ কাজ করেছেন বলে স্বীকার করেছেন।ইউএনও জানান, প্রাথমিকভাবে ওই গোডাউনে থাকা ৫ টন পেঁয়াজ জব্দ করা হয়েছে। এসব পেঁয়াজ আমদানি, ক্রয় মূল্য, বিক্রয় মূল্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। যাচাই-বাছাই শেষে মজুদকারীর বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শাহ আমানত বিমানবন্দরে ২ কোটি টাকার স্বর্ণসহ বিমানের সুইপারকে আটক করেছে শুল্ক ও গোয়েন্দা বিভাগ।বুধবার (২ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় ফ্লাই দুবাই ফ্লাইটের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম শেষ করে বের হওয়ার সময় বিমান বাংলাদে
bn
শ এয়ারলাইন্সের ওই সুইপারের জুতার ভেতর লুকানো অবস্থায় এসব স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজের ডেপুটি কমিশনার রিয়াদুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, সকাল ১১টায় দুবাই থেকে আসা ফ্লাই দুবাই ফ্লাইটে পরিচ্ছন্নতা শেষ করে বের হওয়ার সময় প্রায় সোয়া ৪ কেজি স্বর্ণসহ ওই সুইপারকে আটক করা হয়। তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।<|end_of_text|>মৌলালী মোড়ে লকডাউন বিরোধী মিছিল ও বিক্ষোভ - Desh Darpon Latest Bangla News Deshdarpon আজ বেলা দুটোর সময় মৌলালী মোরে লকডাউন বিরোধী গন উদ্যোগ এর পরিচালনায় এক মিছিল ও বিক্ষোভ করেন, প্রায় ৪০ থেকে ৫০ জন সদস্য এই মিছিলে পা মেলান। কিন্তু পুলিশের অনুমতি না থাকায় মিছিল করতে দেওয়া হয়নি। ২২ এর নতুন আলোয় ছুটছে বাংলার মেলা তাদেরকে ব্যারিকেডের মধ্যে আটকে রাখেন কিছুক্ষণ, ব্যারিকেডের মধ্যে তীব্র প্রতিবাদ ও সরকারবিরোধী বিক্ষোভ দেখায় পুলিশ এন্টালী থানা ও তালতলা থানা। প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ জন মহিলা ও পুরুষ মিলিয়ে গ্রেফতার করে। তারা বিক্ষোভ এর মধ্যে বেশ কিছু দাবি তুলে ধরেন। আংশিক বা পূর্ণাঙ্গ কোনরকম লকডাউন করা চলবে না। দিন রাতের কোন লোকাল ট্রেন বন্ধ করা যাবে না। দূরপাল্লার ট্রেনে শুধু স্লিপার ক্লাস নয় সাধারণ যাত্রী কামরা চালু করতে হবে । অঙ্গনওয়াড়িসহ মিড ডে মিলে শুকনো চাল ডাল আলু নয় রান্না করা পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে । অবিলম্বে সমস্ত শ্রেনীর পঠন-পাঠন চালু করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না খুলে কোনরকম মেলা খেলা নির্বাচন করা যাবে না। শ্রমিকের অধিকার হরণকারী চারটি শ্রম আইন সংশোধন করতে হবে। উপস্থিত ছিলেন অমিত চৌহান ও মিরা তুল্লাহ এছাড়া অন্যান্য কর্মীবৃন্দ। রিপোর্টার কলকাতা থেকে শম্পা দাস ও সমরেশ রায়<|end_of_text|>একজন ডিসি মোমিনুর রশীদ, যাকে পেয়ে শেরপুরবাসী আনন্দিত একজন ডিসি মোমিনুর রশীদ, যাকে পেয়ে শেরপুরবাসী আনন্দিত – www.bmftelevision.com একজন ডিসি মোমিনুর রশীদ, যাকে পেয়ে শেরপুরবাসী আনন্দিত ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই ২০২১, ১৯:২০ শেরপুর থেকে ফিরে মাহমুদ সুমনঃ শেরপুরে জেলা প্রশাস
bn
ক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নতুন যোগদান করেছেন মোহাম্মদ মোমিনুর রশীদ। মুক্তিযোদ্ধা, সমাজকর্মী ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা বলছেন, তিনি যোগদান করার পর জেলা প্রশাসনের কাজে এক নতুন উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে লকডাউন বাস্তবায়নে স্বশরীরে জেলা প্রশাসকের উপস্থিতি, করোনার কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া গরীব অসহায় ও হতদরিদ্রদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ, ৭১' এ যুদ্ধ ও গণহত্যায় শহীদ, মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহতদের পরিবারবর্গ ও বিরাঙ্গণাদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ, নদী ভাঙন প্রতিরোধে ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ, সরকারের চলমান প্রতিটি উন্নয়ন প্রকল্পের অগ্রগতি প্রতিনিয়ত মাঠ পর্যায়ে তদরকির বিষয়গুলো জেলাবাসীর দৃষ্টি কেড়েছে। যুদ্ধাহতদের পরিবারবর্গ ও বীরাঙ্গনাদের মাঝে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে ঈদ উপহার বিতরণের বিষয়টির প্রশংসা করে জেলা সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ফকির আখতারুজ্জামান বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সব স্মৃতি জেলায় এখন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা হয়নি। ৭ ডিসেম্বর শেরপুর মুক্ত দিবস। ওই দিন মিত্র বাহিনীর দক্ষিণাঞ্চলের কমান্ডার জগজিৎ সিং অরোরা শহরের দারোগ আলী পৌর পার্কে অবতরণ করে স্বাধীনতার পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন। ৭১'এর ২৩ মার্চ শেরপুরে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয়। এর কার্যালয় ছিল শহরের বটতলা এলাকার ডরমেটরী ভবনের পাশে। সেখানে আসতেন মিত্র বাহিনীর ক্যাপ্টেন কুমার এবং ইপিআর সুবেদাররা। তাদের মাধ্যমে সংগ্রাম পরিষদের নেতাকর্মীরা যুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে যান। এছাড়া ঝিনাইগাতীর আহমেদ নগরের টর্চার সেল, শ্রীবরদীর জগতপুরের গণকবর, শেরপুর পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মরহুম অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদের বাড়ির দক্ষিণ পাশের গণকবর এবং ৬৯'এর গণআন্দোলনে শহীদ ছাত্র নেতা দারোগ আলীর স্মৃতি ধরে রাখতে সরকারিভাবে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের দাবি জানান নয়া জেলা প্রশাসকের কাছে। রেল লাইন স্থাপন শেরপুরবাসীর প্রাণের দাবি। আর এ বিষয়ে সরকারের ঘোষণা�
bn
� রয়েছে উল্লেখ করে জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম হিরো বলেন, মোমিনুর রশীদ সাহেব শেরপুরে যোগদানের পর জেলার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। যা অত্যন্ত আনন্দের। তাই রেল লাইন স্থাপনের বিষয়টি আরো গতিশীল করতে জেলা প্রশাসকের কাছে আহবান জানান তিনি। এ সময় তিনি আক্ষেপ করে বলেন, এগ্রিকালচার ইনিস্টিটিউটের (এটিআই) নামে ৬২ একর জমি ছিল। মানুষের দখল দারিত্বের কারণে এখন মাত্র ৩২ একর জমি সরেজমিনে রয়েছে। ওই জমিতে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে পদক্ষেপ নেয়া জরুরি বলে তিনি মনে করেন। এছাড়া জেলায় মেডিকেল কলেজ ও একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়ে জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। ডায়াবেটিক সমিতি ও পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের জেলা সভানেত্রী রাজিয়া সামাদ ডালিয়া বলেন, জেলার প্রতিটি ইউনিয়ন এবং গ্রাম পর্যায়ে ক্যাম্পেইন করে ঘরে ঘরে করোনা পরীক্ষা করা প্রয়োজন। সেই সাথে প্রত্যেকের জন্য করোনা টিকা নিশ্চিত করা গেলে করোনায় সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার যেমন কমবে তেমনি সচল হতে পারে অর্থনীতির চাকা। এ বিষয়গুলোর ব্যাপারে জেলা প্রশাসনের নজরদারি আরো বাড়ানোর দাবি জানান তিনি। শেরপুর পুলিশ লাইন্স একাডেমি ফর ক্রিয়েটিভ এডুকেশন'র প্রধান শিক্ষক ও নাগরিক সংগঠন জনউদ্যোগের আহবায়ক আবুল কালাম আজাদ বলেন, বর্তমান জেলা প্রশাসক যোগদান করার পর জেলা প্রশাসনের কাজে এক নতুন উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। প্রায় প্রতিটি কাজেই তিনি ত্বরিত সিদ্ধান্ত নেন এবং সে অনুযায়ী কাজ করেন। তিনি আরো বলেন, করোনা পরিস্থিতির কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া হরিজন পল্লীসহ আরো কিছু মানুষের জন্য সহায়তা চেয়ে সদর ইউএনও'র মাধ্যমে জেলা প্রশাসকের কাছে সম্প্রতি একটি লিখিত আবেদন জানাই। ওই আবেদনে সাড়া দিয়ে জেলা প্রশাসক দ্রুত সহায়তা প্রদান করেন। জেলা সদর হাসপাতালে করোনাভাইরাস পরীক্ষা করার জন্য জনপ্রতি ১শ' টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে উল্লেখ করে শিক্ষক কালাম বলেন, হতদরিদ্রদের পক্ষে এই অর্থ পরিশোধ করে করোনা প
bn
রীক্ষা করা সম্ভব না। তাই প্রত্যেককে করোনা পরীক্ষার আওতায় আনতে ওই ফি মওকুফ করার ব্যবস্থা গ্রহণে জেলা প্রশাসকের কাছে আর্জি জানান তিনি। চলতি মাসের ২ জুলাই সকালে ছবিসহ বিভিন্ন তথ্য নকলার মোশারফ হোসেন নামে একজন গণমাধ্যমকর্মী ফেসবুকে শেয়ার করেন। এর পরপরই ওই দিন বিকালে জেলা প্রশাসক ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। সেই সাথে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় দিক নিদের্শনা দেন। ৫ জুলাই জেলা সদর হাসপাতাল পরিদর্শন, ৭ জুলাই সীমান্তবর্তী শ্রীবরদী উপজেলায় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর প্রকল্প পরিদর্শন, ৮ জুলাই একই উপজেলার সিংগাবরুনা ইউনিয়নে কর্ণঝোড়া নদীর উপর নির্মিত মাটিফাটা ব্রিজ সংলগ্ন এপ্রোচ রোড ভাঙন এলাকা পরিদর্শন, ৯ জুলাই সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের চুনিয়ার চর এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদীর ভাঙ্গন পরিদর্শন, ১২ জুলাই সদর উপজেলার গাজীর খামার বাজারে জনসাধারণের মধ্যে কোভিড সচেতনতা ও মাস্ক বিতরণ, ১৭ জুলাই শেরপুর স্টেডিয়ামে ২০০ জন দুস্থ ও অসহায় ব্যক্তির মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তা প্রদান, ১৮ জুলাই করোনায় আক্রান্ত শ্রীবরদীর সহকারী কমিশনার (ভূমি) আতাউর রহমানকে স্বশরীরে দেখতে যান জেলা প্রশাসক। জেলা প্রশাসনের সকল সেবা সকলের জন্য উন্মুক্ত করতে চান উল্লেখ করে জেলা প্রশাসক মোমিনুর রশীদ বাংলাদেশ বুলেটিনকে বলেন, কোন কাজের জন্য যাতে কাউকে আমার দপ্তরে আসতে না হয়, আমি সে চেষ্টা করছি। ইতিমধ্যে ভূমি সেবাসহ সকল সেবা অনলাইন ও অটোমেশন করার উদ্যোগ নিয়েছি। একে একে প্রতিটি পরিসেবা ডিজিটাল ও অটোমেশন করতে চাই। সেই সাথে শেরপুরের সার্বিক উন্নয়নে সকলের সহযোগীতা কামনা করেন তিনি। প্রসঙ্গত, মোমিনুর রশীদ গেল মাসের ২১ জুন শেরপুরে নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তিনি এর আগে ঢাকা জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।<|end_of_text|>উপজেলা নির্বাচনে যাবে না সিদ্ধান্ত বিএনপির প্রকাশিত: ১১ জানুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার ১০:০২ এএম | আপডেট: ১১ জানুয়ারি ২০১৯,
bn
শুক্রবার ১০:০২ এএম নিজস্ব প্রতিবেদক: মার্চে অনুষ্ঠেয় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এখন পর্যন্ত না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। সর্বশেষ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি অভিযোগের পাহাড় তুলে বিএনপি এ নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে। বিএনপি নেতা-কর্মীদের মামলার জামিন নিয়েও দলের মধ্যে টানাপড়েন চলছে, থমকে গেছে দলীয় কার্যক্রম। এমনকি ২৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় গাইবান্ধা-৩ আসনের নির্বাচনও বর্জন করেছে দলটি।<|end_of_text|>রাউজানে সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশ বৃত্তি পরিক্ষা অনুষ্ঠিত - রাউজান নিউজ Home রাউজান সংবাদ রাউজানে সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশ বৃত্তি পরিক্ষা অনুষ্ঠিত রাউজান প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি কর্তৃক সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশ বৃত্তি ২০১৬ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২১ ডিসেম্বর বুধবার চারটি কেন্দ্রে এ মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১১টায় শুরু হওয়া পরীক্ষায় ২হাজার ৮৪জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করেন। রাউজান সহকারী শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুজিত দেব জানান, রাউজান বিশ^বিদ্যালয় কলেজ, গহিরা এ.জে ওয়্যাই বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয়, বিনাজুরী হরিপদ স্মরণি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও আমিরহাট সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই বৃত্তি পরীক্ষার কেন্দ্রে করা হয়েছে। চারটি কেন্দ্রে প্রায় ২হাজার ৮৪জন শিক্ষার্থী প্রতিভা বিকাশ বৃত্তি পরীক্ষা অংশ নিয়েছে। তিনি জানান, সহকারী শিক্ষক সমিতির লক্ষ্য সৃজনশীল প্রতিভা সৃষ্টি ও জ্ঞান ভিক্তিক মেধা মনন সৃষ্টি করা। সে লক্ষ্যে সমিতি বিশ্বাস করে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা শিক্ষা, সাংস্কৃতিক ও খেলাধূলায় তৈরী হোক সামাজিক ভাবে । রাউজান প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি কর্তৃক সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশ বৃত্তি রাউজান বিশ^বিদ্যাল কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, এস.এম.সি সভাপতি মোজাম্মেল হক খোকন, প্রধান শিক্ষক সমিতির সভাপতি অনুপম দাশ, সহ-সভাপতি আবু হানিফ, আবদুল মোমেন চৌধুরী, জাবের ফারুক, মঈনুদ্দিন চৌ�
bn
�ুরী হিমেল প্রমূখ। গহিরা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন, পৌর কাউন্সিলর আলমগীর আলী, ডা. দীপক সরকার, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাবিবুল হক প্রমূখ।<|end_of_text|>শাহরুখের ম্যানেজারের বেতন ৪৫ কোটি রুপি! - Suprobhat Bangladesh পুত্র আরিয়ান খানের গ্রেফতারের পর শাহরুখ-গৌরির পাশাপাশি আরও একটি নাম বেশ শোনা যাচ্ছে। পূজা দাদলানি। শাহরুখের ম্যানেজার। বাবা শাহরুখও যতবার যাননি, ম্যানেজার দাদলানি তার চেয়ে অনেক বেশি জেলখানা আর আদালতে গিয়েছেন। বলা যায়, শাহরুখের বিপদটা এক হাতে সামলে গেছেন এই নারী। শুধু আদালত-জেলখানাই নয়, আইনজীবী থেকে শুরু করে সাক্ষীদের সঙ্গেও একের পর এক গোপনে আলোচনা করারও অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। বলা যায়, বজ্রপাতই নয়, শাহরুখের আকাশে কালো মেঘটাও সামলে দেন এই মানুষটি। তবে তার এই কাজের সমাদরও করেন কিং খান। প্রতি বছর ৪৫ কোটি রুপি মাইনে পান পূজা। এমন আয় বলিউডের অনেক তারকাই করতে পারেন না। এবার জেনে নেওয়া যাক পূজা প্রসঙ্গে। জন্ম ১৯৮৩ সালের ২ নভেম্বর, মুম্বাইয়ে। বড় হয়েছেন সেখানেই। শহরটির এইচ আর কলেজ অব কমার্স অ্যান্ড ইকোনমিক্স থেকে স্নাতক। পরবর্তীকালে সাংবাদিকতা নিয়েও পড়াশোনা করেছেন। ২০১২ সালে শাহরুখ খানের ম্যানেজার হিসেবে কাজে যোগ দেন তিনি। তারপর থেকে এই দীর্ঘ নয় বছর পূজা কখনও অন্য কোনও তারকার ম্যানেজার হওয়ার কথা ভাবেননি। এই দায়িত্ব পূজার চেয়ে ভালো আর কেউ পালন করতে পারবেন বলে শাহরুখেরও মনে হয়নি। অন্যদিকে, এ ক'বছরে ক্রমেই শাহরুখের পরিবারেরই সদস্য হয়ে উঠেছেন তিনি। শাহরুখের যাবতীয় কাজের দেখভালের গুরু দায়িত্ব পূজার কাঁধে। কলকাতা নাইট রাইডার্স দল, এমনকি বিদেশে কোনও কাজেও পূজাকে পাওয়া যায়। শাহরুখের সঙ্গে প্রতিবারই তিনি যান। গৌরি খানের সঙ্গেও বেশ সখ্য পূজার। গৌরির বন্ধুমহলের সঙ্গে অনেক ছবিতেই পূজাকে দেখা যায়। প্রতি বছরই ধুমধাম করে পূজার জন্মদিনও পালন করেন শাহরুখ। কারণ, এ দুজনের জন্ম তারিখও একই দিনে, ২ নভেম্বর। শুধু শাহরুখের ম্যানেজার হওয়াতেই পূজা বলিউডের পরিচিত মুখ নন। তিনি 'চেন্নাই
bn
এক্সপ্রেস' ছবির সহ-প্রযোজকও। বলিউডের বহু নামি তারকা তাকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুসরণ করেন। ব্যক্তিগত জীবনে পূজার স্বামী হিতেশ গুরনানি মুম্বাইয়ের একটি নামি অলংকার প্রস্তুত সংস্থার মালিক। তাদের রয়েছে একটি কন্যাসন্তান। আরিয়ানের মাদককাণ্ডে ভারতীয় মাদকবিরোধী সংস্থার (এনসিবি) তোপের মুখে পড়েছেন পূজাও। শাহরুখের বাসার অন্য দু'একজনের মতো পূজাও আছেন এনসিবির নজরদারিতে।<|end_of_text|>ছেলেধরা 'সন্দেহে' গণপিটুনির শিকার মানসিক প্রতিবন্ধীসহ পাঁচজন – Sylhet Report | সিলেট রিপোর্ট ছেলেধরা 'সন্দেহে' গণপিটুনির শিকার মানসিক প্রতিবন্ধীসহ পাঁচজন প্রকাশিত: ৮:২৫ অপরাহ্ণ, জুলাই ২১, ২০১৯ ডেস্ক রিপোর্ট: বগুড়া, দিনাজপুর ও টাঙ্গাইলে রবিবার (২১ জুলাই) ছেলেধরা সন্দেহে পাঁচজন গণপিটুনির শিকার হয়েছেন। তাদের মধ্যে তিনজন মানসিক ভারসাম্যহীন। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছে। কাউকে সন্দেহজনক মনে হলে আইন হাতে না নিয়ে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে পুলিশ।<|end_of_text|>বিনোদনের সময়বাংলাদেশকে আমার চেনা হয়ে গেছে: কবীর সুমন ঐতো তোমার শহর, ঐতো তোমার ঢাকা বিমান থেকে দেখছি তোমার আমার শহর ঢাকা যে অসামান্য শিল্পী আমাদের প্রিয় শহর ঢাকাকে নিয়ে এই গান লিখেছেন তিনি আর কেউ নন, কবীর সুমন। তবে, আফসোসের বিষয় যে, এই শিল্পীর অনেক অভিমান জমেছে এই বাংলাদেশের প্রতি। তিনি গান লিখেছেন নন্দীগ্রাম নিয়ে, গান গেয়েছেন শাহবাগ আন্দোলন নিয়ে। তিনি বুকে লালন করেন নজরুল, চিত্তরঞ্জন আর সূর্যসেনকে। সলিল চৌধুরীর কাছে যিনি পেয়েছিলেন গানের শিক্ষা, যিনি রোহিঙ্গা সমস্যাকে মিয়ানমার সরকারের রাষ্ট্রীয় শয়তানি বলে অভিহিত করেছেন, তাকেই কিনা বাংলাদেশে গান গাইতে আসতে মানা করেছেন এ দেশের ইন্টেলেকচুয়ালদের একাংশ! তিনি অভিমান করবেনই বা না কেন... যার গান শুনে বাঙালি মধ্যবিত্ত অজস্র বিকাল পেয়েছে সেই কবীর সুমন আজ এখানে এই মাটিতে আসতে নারাজ। সম্প্রতি সময়নিউজকে দেয়া একটি বিশেষ সাক্ষাৎকারে এমনই মন্ত
bn
ব্য করেছেন। ১৯৯৬ ও '৯৮ সালে ঢাকার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের আমন্ত্রণে দুইবার বাংলাদেশে আসেন কবীর সুমন। তখন তার নাম ছিল সুমন চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, সেবার গান গেয়ে আমি জেনেছিলাম ৫২ লাখ টাকা উঠেছিল। একটি আমেরিকান পত্রিকা যা কিনা বাংলাভাষা-ভাষিরা বের করেন, সেখানেই এই তথ্য পেয়েছিলাম। একটা পয়সাও নেইনি আমি। তবে, বাংলাদেশে তিনি যেতে চান না আর। এর কারণ হিসেবে কবীর সুমন বলেন, পরবর্তীতে বাংলাদেশে আমার সন্তানপ্রতীম কিছু মানুষ শিল্পকলা একাডেমিতে আমার শো'য়ের ব্যবস্থা করেন। তখন সেখানে হল ম্যানেজ করা থেকে শুরু করে আয়করের হিসাব পর্যন্ত সবকিছুই দেয়া হয়েছিল। কিন্তু পরে জানতে পারি আমাকে সেখানে গান গাইতে দেয়া হবে না। তিনি বলেন, আমার নামে সেখানে বলা হয়- কবীর সুমন ভারতের শিল্পী। তাকে এইদেশে গান গাইতে দেয়া হবে না। এই লোকটা দুটো সঙ্গীত সফর করে মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরের জন্য টাকা তুললেন.. আমি কোনো টাকা নেইনি, একটি পয়সাও নিইনি আমি। ভেবেছি এটা আমার দায়িত্ব। তারা আমাকে আটকে দিলেন, তারা পিকেট করছিলেন, বলছিলেন কবীর সুমন ভারতের। একারণে আমি আর বাংলাদেশে যাইনি। আর যাবো বলে মনে হয় না। আমি ভারতের লোক। বাংলাদেশ সরকার যদি এখন আপনাকে যেতে অনুরোধ করে? এমন প্রশ্নে এই অভিমানী শিল্পী বলেন, কেন আমি যাবো? মার্জনা করবেন। তখন বাংলাদেশ সরকার কী করছিলো? তখন তাদের মনে পড়লো না? কারো মনে হলো না? বাংলাদেশ আমার ভীষণ প্রিয় জায়গা, কিন্তু যাবার ইচ্ছে নেই আর। দেখুন আমি আর বেশিদিন বাঁচতে চাই না। বেশিদিন বাঁচার ইচ্ছেও নেই আমার। তবে বাংলাদেশকে আমার চেনা হয়ে গেছে।<|end_of_text|>হয় ছাত্রদের মুক্তি দিন, নয় আমাকেও গ্রেপ্তার করুন: জাফরুল্লাহ | bangla.bdnews24.com হয় ছাত্রদের মুক্তি দিন, নয় আমাকেও গ্রেপ্তার করুন: জাফরুল্লাহ Published: 03 May 2021 08:08 PM BdST Updated: 03 May 2021 08:10 PM BdST নরেন্দ্র মোদীবিরোধী বিক্ষোভ থেকে সংঘাতের মামলায় শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তারে ক্ষোভ জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি জাফরুল্লাহ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, "যে সব ছাত্রনেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের অপরাধটা কী? �
bn
�াউকে খুন করেছে? কাউকে বলাৎকার করেছে? কারও কাছ থেকে টাকা ছিনতাই করেছে? "তারা শুধু মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলেছে। এটা যদি অপরাধ হয়ে থাকে, তাহলে আমিও এই একই অপরাধে অপরাধী। আমাকেও গ্রেপ্তার করুন।" বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদসহ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের গ্রেপ্তার নেতাদের মুক্তির দাবিতে সোমবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে 'উদ্বিগ্ন অভিভাবক সমাজ' ব্যানারে অবস্থান কর্মসূচিতে একথা বলেন জাফরুল্লাহ। সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এই অবস্থান কর্মসূচিতে গ্রেপ্তার শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্য ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। গত মার্চ মাসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদীর সফরের বিরোধিতায় ছাত্র পরিষদের বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে পুলিশের সঙ্গে সংঘাত হয়। ওই সব ঘটনায় পুলিশের মামলা করে। ওই সব মামলায় ছাত্র পরিষদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি, ডা্কসুর সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেনসহ ৫৬ জন ছাত্রনেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে কর্মসূচিতে জানান সংগঠনটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। এসব ছাত্রদের মুক্তির বিষয়ে সার্বিক ব্যবস্থা নিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে আহ্বান জানান জাফরুল্লাহ। কর্মসূচিতে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক, ডাকসুর সাবেক ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, "একটি সরকার কতটা দুর্বল হলে ৩৫ জন ছাত্রের ভয়ে কাঁপতে থাকে। সরকার তাদের গ্রেপ্তার তো করেছেই, এরপর নির্যাতন করেছে, তাদের রিমান্ডে নিয়েছে। "ছাত্রনেতারা এমন কী করেছে যে তারা জামিন পাবে না? তাদের জামিন দেওয়া হবে না কেন?" নুর বলেন, "ছাত্রনেতাদের গ্রেপ্তার করেই সরকার বিষয়টি সমাপ্ত করেনি। বরং যারা বাইরে আছে, তাদের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করারও চেষ্টা করেছে।" গ্রেপ্তার ছাত্রনেতাদের ঈদের আগে মুক্তি দেওয়া না হলে রাজপথে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তিনি। কর্মসূচিতে সংহতি জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, গণসংহতি আন্দোলনের আন্দোলনের সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহা�
bn
�চিব রফিকুল ইসলাম বাবলু, মুক্তিযোদ্ধা নঈম জাহাঙ্গীর।<|end_of_text|>টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলা নিশ্চিত করলো বাংলাদেশ মহিলা দল স্পোর্টস রিপোর্টার : স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে আগামী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত করলো বাংলাদেশ মহিলা ক্রিকেট দল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাছাই পর্বের সেমিফাইনালে স্কটল্যান্ডকে ৪৯ রানে হারায় বাংলাদেশ। ফলে আগামী নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপে খেলার ছাড়পত্র পেলো বাংলাদেশ দল। হল্যান্ডের আমষ্টিলভিনে অনুষ্ঠিত সেমিফাইনালে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১২৫ রান করে বাংলাদেশ মহিলা দল। দলের পক্ষে নিগার সুলতানা অপরাজিত ৩১, উইকেরক্ষক শারমিন সুলতানা ২২ ও আয়শা রহমান ২০ রান করেন। জয়ের জন্য ১২৬ রানের টার্গেটে বাংলাদেশের বোলারদের দৃঢ়তায় যোগ্য জবাব দিতে পারেনি স্কটল্যান্ড। ফলে ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ৭৬ রান করতে পারে স্কটিশরা। বাংলাদেশের পক্ষে নাহিদা আক্তার-রুমানা আহমেদ ২টি করে উইকেট নেন। এছাড়া ১টি করে উইকেট নেন সালমা খাতুন-ফাহিমা খাতুন। আজ টুর্নামেন্টের ফাইনালে আয়ারল্যান্ডের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। টুর্নামেন্টের অন্য সেমিফাইনালে পাপুয়া নিউগিনিকে ২৭ রানে হারিয়ে বিশ্বকাপে খেলার ছাড়পত্র পায় আইরিশরাও। এ জয়ের ফলে চলতি বছরের নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজে হতে যাওয়া নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেখেলার যোগ্যতা অর্জন করলো বাংলাদেশ। বাংলাদেশ মহিলা ক্রিকেট দল সর্বশেষ ভারতের অনুষ্ঠিত ২০১৬ সালের বিশ্বকাপেও খেলেছিল।<|end_of_text|>এসবিআই অ্যাকাউন্টে ন্যূনতম টাকা নেই? ১ এপ্রিল থেকে জরিমানা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হোন! | Don't have minimum balance in your SBI account? Get ready to pay fine from April 1 - Bengali Oneindia 32 min ago করোনায় মৃতের সংখ্যায় চিনকে ছাপিয়ে গেল ভারত! গত ২৪ ঘণ্টায় এদেশে রেকর্ড আক্রান্ত | Updated: Sat, Mar 4, 2017, 10:57 [IST] নয়াদিল্লি, ৪ মার্চ : ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ন্যূনতম টাকা রাখা বাধ্যতামূলক করল ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্ক (এসবিআই)। বৃহস্পতিবার এসবিআই-এর তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, গ্রাহকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ন্যূনতম টাকা না থাকলে ১ এপ্রিল থেকে তার জন্য জরিমা�
bn
�া আরোপ করা হবে।[এবার এসবিআই এটিএম লেনদেনে চার্জ লাগবে? কত টাকা কাটবে? জেনে নিন] শহরাঞ্চলে ন্যূনতম ৫০০০ টাকা, উপনগরী অঞ্চলে ৩০০০ টাকা, মফস্বল অঞ্চলে ২০০০ টাকা এবং গ্রামাঞ্চলে অ্যাকাউন্টে ১০০০ টাকা ব্যালেন্স রেখে যেতে হবে। না হলেই লাগবে বড় অঙ্কের জরিমানা।[ব্যাঙ্কে ময়লা নোট জমা নিতে বা বদলে দিতে না চাইলে ১০ হাজার টাকা জরিমানা!] এই নিয়ম অমান্য হলে কি ধরণের জরিমানা হবে তাও আগাম জানিয়েছে ব্যাঙ্ক। ন্যূনতম ব্যালেন্স এবং কত টাকা কম রয়েছে তার ব্যবধানের ভিত্তিতে জরিমানা লাগবে। শহরাঞ্চলে যদি এই ঘাটতির পরিমাণ ৭৫ শতাংশের বেশি হয় তাহলে জরিমানা হতে পারে ১০০ টাকা, সঙ্গে পরিষেবা কর তো রয়েইছে।[ব্যাঙ্কে মাসে ৪টির বেশি নগদ লেনদেনে দিতে হবে নূন্যতম ১৫০ টাকা] যদি ঘাটতির পরিমান ৫০-৭৫ শতাংশের মধ্যে হয়, তাহলে ৭৫ টাকা ও পরিষেবার কর কাটবে ব্যাঙ্ক। ৫০ শতাংশের কম ঘাটতি হলে কাটা হবে ৫০ টাকা ও পরিষেবা কর।[Demonetisation এর জের শেষ, এবার নগদে লেনদেনে লেভি বসাবে ব্যাঙ্ক] একইভাবে গ্রামাঞ্চলে ন্যূনতম টাকা অ্যাকাউন্টে না রাখলে কাটা যাবে ২০-৫০ টাকা এছাড়া পরিষেবা কর তো আছেই। state bank of india bank cash account minimum balance new delhi demonetisation penalty ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্ক ব্যাঙ্ক জরিমানা নয়াদিল্লি<|end_of_text|>নিরো স্যার যেন এক বাতিঘর-স্মরণ সভায় বক্তারা | | মাগুরা প্রতিদিন নিরো স্যার যেন এক বাতিঘর-স্মরণ সভায় বক্তারা – মাগুরা প্রতিদিন আজ, রবিবার | ২৪শে জানুয়ারি, ২০২১ ইং | রাত ২:১৩ নিরো স্যার যেন এক বাতিঘর-স্মরণ সভায় বক্তারা Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৯ মাগুরা প্রতিদিন ডটকম : বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ মাগুরা সরকারি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের ইংরেজি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক মাহফুজুল হক নিরো'র স্মরণে বৃহস্পতিবার মাগুরায় নাগরিক শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্মরণ সভায় উপস্থিত বক্তারা প্রয়াত শিক্ষক মাহফুজুল হক নিরোকে বাতিঘর হিসেবে আখ্যা দিয়ে বক্তব্য রাখেন। তিনি ছিলেন, একাধারে কবি, সমাজসেবী, রাজনীতিক, সমাজ সংস্কার, নাট্য ব্যক্তিত্ব। এমন গুনি মানুষ সমাজে কালেভদ্রেই জন্মে থাকেন এবং তার মতো নীতিবান মান�
bn
�ষের এই সমাজে বারবার জন্মগ্রহণ অপরিহার্য্য বলে উল্লেখ করেন বক্তারা। বিকাল সাড়ে ৩ টায় মু্িক্তযোদ্ধা আছাদুজ্জামান মিলনায়তনে আয়োজিত এ শোকসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাগুরা-১ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর। নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক মাগুরা সরকারি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ হাবিবুল হাসানের সভাপতিত্বে শোকসভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক মফুজার রহমান, অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান এমআর খান, অধ্যাপক কৃষ্ণপদ রায়, অধ্যক্ষ সূর্য কান্ত বিশ্বাস, অধ্য্যাপক নজরুল ইসলাম, বিএনপি নেতা ইকবাল আকতার খান কাফুর, আবদুর রউফ মাখন, অধ্যক্ষ কাজী নজরুল ইসলাম ফিরোজ, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আবদুল মজিদ, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অ্যাডভেকেট প্রদ্যুত্ কুমার সিংহ, পৌর মেয়র খুরশীদ হায়দার টুটুল, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবু নাসির বাবলু, সাবেক জেলা পরিষদ প্রশাসক সৈয়দ শরিফুল ইসলাম, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এসকেন্দার আজম বাবলু, অ্যাডভোকেট আলী কদর, মাগুরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শামীম খান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ি আবুল হোসেন খান, প্রয়াতের ছোট ভাই বজলুল করিম রাখু, আমিরুল ইসলাম আন্না, জাতীয় মহিলা পরিষদ নেত্রি লিপিকা দত্ত, অ্যাডভোকেট হোসনে আরা আজিজ, প্রয়াত শিক্ষক মাহফুজুল হকের কনিষ্ঠ পুত্র আফতাবুল হক বিস্ময়, ডা. কাজী তাসুকুজ্জামান, অ্যাডভোকেট রাশেদ মাহমুদ শাহিন, প্রধান শিক্ষিকা সুদিপ্তা নিপু, অ্যাডভোকেট অজয় বিশ্বাসসহ আরো অনেকে। সভার শুরুতে শোক প্রস্তাব পাঠ করেন মাগুরা জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট রাশেদ মাহমুদ শাহিন। পরে শোকপ্রস্তাবটি সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর প্রয়াত শিক্ষক মাহফুজুল হক নিরো'র সহধর্মিনীর হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দেন।<|end_of_text|>রোগভোগে হতাশ হয়ে পড়েছেন পেলে - Padma News ১১ ই ফেব্রুয়ারি ২০২০ ইং ১৬ ই জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী প্রকাশিতঃ ১১ February, ২�
bn
�২০ আপডেটঃ ৪:০২ PM অনেক দিন ধরেই শরীরটা ভালো যাচ্ছে না পেলের। দীর্ঘ রোগভোগে ব্রাজিলের সাবেক তারকা এই খেলোয়াড় হতাশ হয়ে পড়েছেন, এমনকি বাড়ির বাইরেও যেতে চাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন তার ছেলে। গ্রহের অন্যতম সেরা ফুটবল তারকা হিসেবে ভাবা হয়ে থাকে পেলেকে। খেলোয়াড়ি জীবনে ব্রাজিলের হয়ে তিনবার জিতেছেন বিশ্বকাপ। সমৃদ্ধ ক্লাব ফুটবল ক্যারিয়ারও। অক্টোবরে আশি বছরে পা দিতে যাওয়া পেলে বেশ কয়েক বছর ধরে কোমরের সমস্যায় ভুগছেন। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, হাঁটতে গেলে ফ্রেমের সহায়তা লাগে। সাম্প্রতিক সময়ে তিনি যে কয়বার জনসমক্ষে এসেছেন হুইলচেয়ারেই বসা ছিলেন। এদিনহো জানিয়েছেন, কোমরে অস্ত্রোপচারের পর প্রয়োজনীয় ফিজিওথেরাপি না নেওয়ায় পেলের সঙ্গে তর্কাতর্কিও করেছেন। গত বছরের এপ্রিলে প্যারিসে এক অনুষ্ঠানে এসে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন পেলে। তাৎক্ষণিক প্যারিসের আমেরিকান হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। তখন তার মূত্রথলিতে সংক্রমণ ধরা পড়লে চিকিৎসা করা হয়।<|end_of_text|>খুবই ভালো পুঁজিবাজারের ভবিষ্যৎ : সালমান এফ রহমান - banglarraz24 দেশের পুঁজিবাজার যেভাবে এগোচ্ছে তাতে সামনে খুবই ভালো ভবিষ্যৎ দেখা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। আজ শনিবার বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) ও ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরাম (সিএমজেএফ) আয়োজিত 'বাজেট পরবর্তী আলোচনা ও শেয়ারবাজারের উন্নয়নের পথ' শীর্ষক অনলাইন সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।<|end_of_text|>দীপক পুনিয়া: Latest News, Photos, Videos on দীপক পুনিয়া | bangla.asianetnews.com Sports27, Sep 2019, 3:36 PM বিশ্ব কুস্তি ব়্যাঙ্কিংয়ের ৮৬ কিলো বিভাগের শীর্ষে ভারতের দীপক পুনিয়া ৮৬ কেজি বিভাগের এক নম্বর স্থানে ২০ বছরের দীপক। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে রুপো জেতার পাশাপাশি ব়্যাঙ্কিংয়েও উত্থান দীপকের। ৫৭ কেজি বিভাগের সেরা ৫য়ের মধ্যে ভারতের রবি কুমার। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের পর ব়্যাঙ্কিংয়েও ভালো জায়গায় ভারতীয় কুস্তিগিররা। Sports22, Sep 2019, 1:21 PM
bn
চোটের জন্য বিশ্ব কুস্তি চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিলেন তরুণ ভারতীয় কুস্তুগীর দীপক পুনিয়া। যদিও আগেই টোকিও অলিম্পিকে নিজের জায়গা পাকা করে ফেলেছেন দীপক। Sports15, Aug 2019, 3:46 PM স্বাধীনতা দিবসে দেশকে অনন্য উপহার দিলেন দেশেরই ছেলে দীপক পুনিয়া। ১৮ বছর পর দেশকে সোনা জেতালেন দীপক। জুনিয়র বিশ্ব কুস্তি চ্যাম্পিয়নশিপে ৮৬ কেজি বিভাগে সোনা জিতেছেন তিনি। সিনিয়র দলে জায়গা পাকা করে নিয়েছেন ১৯ বছরের দীপক।<|end_of_text|>সুবর্ণভূমি Get Latest Bangla News Online from The newsportal Subornobhumi||ভোটের আগে ফের আলোচনার কেন্দ্রে তারেক আপডেট: 01:59:42 19/11/2018 সুবর্ণভূমি ডেস্ক : নির্বাচনের আগে ফের আলোচনার কেন্দ্রে তারেক রহমান; যিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে লন্ডন থেকে দায়িত্ব পালন করছেন। রোববার একাদশ সংসদ নির্বাচনে দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকারে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তার যোগ হওয়াকে নির্বাচনী আচরণবিধির লঙ্ঘন হিসেবে দেখছে শাসক দল আওয়ামী লীগ। তবে বিএনপি বলছে, তারা কীভাবে সাক্ষাৎকার নেবেন, তা তারাই ঠিক করবেন। অন্যদিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তাদের দলে মনোনয়ন বোর্ডে কে থাকবেন, সেটা কেবল তাদেরই বিষয়। বাইরের কারো তা নিয়ে প্রশ্ন তোলার অবকাশ নেই। ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারির পর গ্রেফতার হন তারেক। সে সময় তার ওপর ব্যাপক শারীরিক নির্যাতন হয় বলে অভিযোগ করা হয়। পরের বছর সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলেই জামিন নিয়ে চিকিৎসার জন্য সপরিবারে লন্ডনে যান তারেক। তারপর থেকে সেখানেই রয়েছেন তিনি। যুক্তরাজ্যে তারেক নানা সভা-সমাবেশে মৌলিক কিছু বিষয়ে কথা বলেন। যা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টির প্রেক্ষাপটে তার বার্তা-বিবৃতি প্রচারে কয়েক বছর আগে নিষেধাজ্ঞা আসে হাই কোর্টের তরফে। এরপর মুদ্রা পাচারের একটি মামলায় তারেকের সাত বছর কারাদণ্ড হয়; পরে জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় মায়ের সঙ্গে তারও সাজা হয় দশ বছর কারাদণ্ড। সবশেষ গত মাসে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় তারেকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় হয়। বিএনপির
bn
মতে, তারেকের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো সাজানো। ৫০ বছর বয়সী তারেকের দেশে ফেরার কথা বিএনপি নেতারা বিভিন্ন সময়ে বলে এলেও নির্দিষ্ট কোনো সময় কখনো বলেননি। দশম সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর কামাল হোসেনের উদ্যোগে গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগ দিয়ে বিএনপির ভোটে নামার পর রোববারই তারেকের দলীয় কার্যক্রমে অংশগ্রহণ প্রকাশ্য হলো। ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থী নির্বাচনে রোববার সকাল থেকে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া শুরু হয়। এতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, জমিরউদ্দিন সরকার, মাহবুবুর রহমান, রফিকুল ইসলাম মিয়া, গয়েশ্বরচন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঢাকায় বসেন; ভিডিও কনফারেন্সে যোগ দেন তারেক। তারেকের খবর প্রকাশের পরপরই আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, "একজন দণ্ডিত, সাজাপ্রাপ্ত, পলাতক আসামি দলীয় ফোরামে এ ধরনের বক্তব্য দিতে পারে কি না, সেটা আমি জাতির কাছে বলব। জাতির কাছে এর বিচার চাইছি।" তিনি বলেন, "এটা আমাদের সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশনার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এবং এটা আদালত অবমাননার শামিল এবং সেই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন এটাও বলেছে, গঠনতন্ত্র পরিবর্তনসাপেক্ষে তারেক রহমান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারাপারসন হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারেন না।" প্রশ্ন করলে নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম দুপুরে সাংবাদিকদের বলেন, একজন দণ্ডিত আসামি দেশে থাকলে তিনি হয় কারাগারে থাকবেন, অথবা পলাতক। কেউ কারাগারে থাকলে এ ধরনের কাজ করতে পারেন না। জেল থেকে জামিনে এসে করলে কোনো অসুবিধা ছিল না। কিন্তু এই ক্ষেত্রটা একবারে ভিন্ন। আইনের মধ্যে কী আছে সেটা দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। "যদি কেউ তথ্য-প্রমাণসহ আমাদের কাছে অভিযোগ করেন, তাহলে আইনের মধ্যে যদি কিছু থেকে থাকে, তাহলে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষকে
bn
বলব। আর আইনের মধ্যে যদি কিছু না থাকে, তাহলে আমরা কমিশনের সাথে বসে কী করতে পারি, তা পর্যালোচনা করে দেখে তারপর সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেবো।"<|end_of_text|>যেভাবে নিজেকে ফিট রাখেন বুবলী - BD Peoples Voice প্রকাশের সময়: আগস্ট ১৮, ২০২১, ৫:৪৮ অপরাহ্ণ নিজেকে ফিট রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম কর হয় সিনেমার নায়ক-নায়িকাদের। চিত্রনায়িকা শবনম বুবলীও তা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন। আর সেজন্যই নিজেকে ফিট রাখেন প্রতিনিয়ত। সেই রহস্যই এবার উন্মোচন করলেন এই চিত্রনায়িকা। আজ বুধবার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে কয়েকটি ছবি শেয়ার করেন বুবলী। সেখানে তাকে দেখা গেছে ইয়োগার পোশাকে। স্কিনফিট টপস ও প্যান্ট পরে তিনি পোজ দিয়েছে ইয়োগার নানা ভঙ্গিমায়। সেই সঙ্গে ভক্তদের জানিয়েছেন সকালের স্নিগ্ধ শুভেচ্ছা। বুবলী বলেন, 'করোনার এই সময়টাতে আমাদের শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে। শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক প্রশান্তিটাও খুব দরকার। আর সেটার জন্য ইয়োগার বিকল্প নেই।' ইয়োগা নিয়ে বুবলী তার কিছু পদক্ষেপের কথাও জানালেন। তার ভাষ্য, 'সুস্থ থাকলে ভবিষ্যতে ইয়োগা নিয়ে কিছু করার পরিকল্পনা আছে, যাতে করে মেয়েরা খুব সহজেই এটির সঙ্গে যুক্ত হতে পারে। বড় পরিসরে কাজ করার ইচ্ছে আছে।' বুবলীকে সবশেষ দেখা গেছে 'বীর' সিনেমায়। বর্তমানে তার হাতে রয়েছে 'বিদ্রোহী', 'লিডার: আমিই বাংলাদেশ', 'ক্যাসিনো', চোখ' ও 'রিভেঞ্জ' সিনেমার কাজ। এসব সিনেমায় তার নায়ক হিসেবে আছেন শাকিব খান, নিরব ও রোশানের মতো তারকারা।<|end_of_text|>নিজস্ব প্রতিবেদক । ২ জুন, ২০২০ ৭:৩৩ অপরাহ্ণ করোনার প্রাদুর্ভাবের সময়ে গ্রাহকসেবা দিয়ে যাচ্ছে ব্যাংকগুলো। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে কাজ করার সময় আক্রান্ত হচ্ছেন ব্যাংকাররা। অনেকে মারাও যাচ্ছেন। এমন পরিস্থিতিতে প্রাণঘাতী করোনা চিকিৎসার জন্য নির্দিষ্ট হাসপাতাল চেয়েছেন ব্যাংকাররা। একই সঙ্গে ব্যাংকার ও তাদের পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসার জন্য একটি আধুনিক সম্মিলিত ব্যাংকার্স হাসপাতাল প্রতিষ্ঠারও দাবি জানানো হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাং
bn
কার্স (এবিবি)-এর কাছে এ দাবি করে ব্যাংকারদের নিয়ে গঠিত সংগঠন 'ব্যাংকার্স ক্লাব অব বাংলাদেশ লিমিটেড'। এ বিষয়ে গত ২৭ মে এবিবির কাছে চিঠি দিয়েছে সংগঠনটি। এবিবি সভাপতিকে দেয়া ব্যাংকার্স ক্লাব অব বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট মো. আবু জাফর শামছুদ্দিন এবং জেনারেল সেক্রেটারি মো. রাশেদ আকতার স্বাক্ষরতি চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে ব্যাংকার্স ক্লাব অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাকালীন বেশকিছু উদ্দেশ্যের মধ্যে অন্যতম ছিল দেশের সব ব্যাংকার এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসার জন্য একটি আধুনিক সম্মিলিত ব্যাংকার্স হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা, যা তৎকালীন আহ্বায়ক কমিটির প্রথম সভায় এজেন্ডা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সেই মোতাবেক গত ২৭ মে ক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে অনলাইন আলাপচারিতায় হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা সম্পর্কিত প্রস্তাব উত্থাপিত হলে এবিবি যে আন্তরিক ইচ্ছা ও আগ্রহ ব্যক্ত করে তা দেখে ব্যাংক ক্লাব সদস্যরা অনুপ্রাণিত হন। এছাড়া বর্তমানে মহামারি করোনা ভাইরাসের সংকটকালীন আক্রান্ত অধিকাংশ পেশাজীবীর জন্য নির্দিষ্ট হাসপাতাল নির্ধারণ করা হয়েছে। এ অবস্থায় করোনায় আক্রান্ত ব্যাংকারদের জন্য একটি হাসপাতালকে নির্দিষ্ট করার দাবি করেছে সংগঠনটি।<|end_of_text|>বুধবার, ২৪শে জুলাই, ২০১৯ ইং । বিকাল ৩:০০ প্রকাশঃ ১৪-১২-২০১৭, ৮:৪১ অপরাহ্ণ | সম্পাদনাঃ ১৪-১২-২০১৭, ৮:৪৪ অপরাহ্ণ বিটিআরসি সচিব ও মুখপাত্র সরওয়ার আলম প্রথম আলোকে বলেন, বিদেশ থেকে অনেকেই পরিচিত বক্তিদের উপহার দেওয়ার জন্য অথবা নিজের ব্যবহারের জন্য একাধিক মোবাইল ফোন নিয়ে আসেন। তাঁদের ভোগান্তি কমাতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মোবাইল ফোন আমদানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ মোবাইল ফোন ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমপিআইএ) হিসেবে ২০১৬ সালে দেশে বৈধপথে তিন কোটির বেশি মোবাইল ফোন সেট আমদানি হয়েছে। এর মধ্যে স্মার্টফোনের সংখ্যা ছিল ৮২ লাখ, বাকিটা বেসিক বা ফিচার ফোন। আমদানি হওয়া এসব ফোনের বাজারমূল্য ছিল আট হাজার কোটি টাকা, যার মধ্যে স্মার্টফোনের বাজারমূল্য ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। প্রথ�
bn
� আলো।<|end_of_text|>কলকাতার কালী – চীনে কালী মন্দির | মা হৃদয়েশ্বরী সর্বমঙ্গলা Home মন্দিরে মন্দিরে কলকাতার কালী – চীনে কালী মন্দির কলকাতার কালী – চীনে কালী মন্দির শুরুতেই এই কলকাতার কালী শীর্ষক ধারাবাহিক লেখনী যে আপনাদের এতো প্রশংসা ও সমাদর পাবে ভাবিনি|আপনাদের ভালো লাগা বরাবরই আমাকে উৎসাহিত করে আরো বেশি আধ্যাত্মিক চর্চা করতে এবং নতুন নতুন বিষয় আপনাদের সামনে তুলে ধরতে|আজ এই ধারাবাহিক লেখার নতুন পর্বে কলকাতার এক প্রাচীন ও অভিনব একটি কালী মন্দিরের কথা লিখবো|আজ চীনে কালী মন্দির| কলকাতার ট্যাংরা অঞ্চলে রয়েছে চায়না টাউন যেখানে বহু বছর থেকে চীন দেশীয় মানুষেরা বসবাস করছেন|যদিও মনে প্রানে এবং দৈনন্দিন জীবন শৈলীর দিক দিয়ে তারা হয়ে উঠেছেন ভারতীয় এবং অবশ্যই বাঙালি|বঙ্গ সংস্কৃতির সঙ্গে চৈনিক সংস্কৃতির একে অদ্ভুত মেল বন্ধন চোখে পড়ে কোলকাতার এই বিশেষ অঞ্চলে|আর এই অঞ্চলেই রয়েছে এক অদ্ভুত কালী মন্দির যা চীনারাই মূলত প্রতিষ্ঠা করেন এবং মন্দিরের দেখা শোনার দায়িত্ব তারাই নিয়েছেন|এই মন্দির চীনে কালী মন্দির বা চাইনিস কালী মন্দির নামে প্রসিদ্ধ| এই মন্দির গড়ে ওঠার মুলেও রয়েছে এক অলৌকিক ঘটনার উল্লেখ|শোনা যায় প্রায় ষাট বছর আগে এখানে একটি সিঁদুর মাখা কালো পাথরকে পুজো করতো স্থানীয়রা|প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে, একবার একটি বছর দশে‌কের কিশোরকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ওই পাথরটির কাছে নিয়ে আসেন তার বাবা-মা। ডাক্তারেরাও নাকি বলেছিলেন তার মৃত্যু আসন্ন উপায়ান্তর না দেখে শিশুটির বাবা-মা পাথরটির সামনে শিশুটিকে রেখে বিরামহীন পূজার্চনা শুরু করেন। তারপরেই ঘটে এক অলৌকিক ঘটনা ছেলেটি আস্তে আস্তে সুস্থ হয়ে ওঠে এবং তার বাবা মার কোলে ফিরে যায়|এই ঘটনা লোক মুখে জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং পরবর্তীতে ওই স্থানে নির্মিত হয় আজকের কালী মন্দিরটি ও স্থাপিত হন দেবী কালী|সেই পাথর ও স্থান পায় মন্দিরে| রয়েছে একটি মহাদেবের মূর্তিও| মন্দিরের প্রধান সেবকের দায়িত্বে রয়েছেন একজন চৈনিক ব্যক্তি|এখন মন্দিরে প্রতিদিন সন্ধ্যা �
bn
�রতি হয়|পূজা হয়|এছাড়া দীপাবলির দিনে বা কালী পূজা উপলক্ষে বহু মানুষ সমবেত হন এই মন্দিরে যার মধ্যে চীনা মানুষ দের সংখ্যা চোখে পড়ার মতো|এখানে বৌদ্ধ তন্ত্র ও হিন্দু তন্ত্র মতে দেবীর পূজা হয়|শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এই মন্দিরে দেবীর ভোগ হিসেবে নুডলস সহ বহু চাইনিস খাবার ব্যবহিত হয়ে আসছে বহু কাল ধরে|কলকাতার বুকে এ এক অদ্ভুত ও বিরল সংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় মিলন ক্ষেত্র| আজকের পর্ব এখানেই শেষ করছি আগামী পর্বে ফিরবো এক নতুন কালী মন্দির ও তার অজানা গল্প নিয়ে|আপাতত বারাসাতে আমার গৃহ মন্দিরে এবং গড়িয়ায় আমার চেম্বারে নিয়মিত বসছি|আর অনলাইনে আছি যেমন টা ছিলাম আগে|জ্যোতিষ পরামর্শ বা প্রতিকারের জন্য উল্লেখিত নম্বরে ফোন করে সরাসরি আমার সাথে কথা বলতে পারেন|ভালো থাকুন| ধন্যবাদ|<|end_of_text|>সৃজনশীল প্রোজেক্টের জন্য ৭টি টিপস – TutoBD সৃজনশীল প্রোজেক্টের জন্য ৭টি টিপস পৃথিবীর প্রায় সবগুলো ওয়েবের ডিজাইনই একেবারে কাছাকাছি- এমনটা কি আপনার মনে হয়? এমনটা আমার মনে হয়। অনেক বেশি সংখ্যক ওয়েবসাইট তৈরী হয়েছে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে। তার মানে ব্লগের একটা সহজ সমীকরন তৈরী হয়ে গেছে এটি। প্রথম পাতা, বিভাগ পাতা, পোষ্ট ও পেজের পাতা-এই কয়টা ডায়নামিক পাতা থাকবে-এটাই ডিজাইন। লক্ষ লক্ষ ব্লগ এই পথ অনুসরন করেন কারন এটাই সহজ সমাধান। অনেক অনেক রিসার্চের পরে এই পদ্ধতিটা অনেকের কাছে সঠিক মনে হয়েছে। কিন্তু কিছু কিছু প্রোজেক্টে কাজ করতে গেলে আপনাকে কিছু লোকের চাহিদার কথা শুনতে হতে পারে- এমন কিছু ডিজাইন তার দরকার যা সহজ সমাধানের মধ্যে পরে না- ডিজাইন অনেক কঠিন হয়ে পরতে পারে। আপনি হয়তো তাকে আপনার ছক বাধা নিয়মের গন্ডিতে বেধে ফেলতে চাইতে পারেন। কিছু ক্ষেত্রে বিষয়টি ভাল, কোন কোন সময় বিষয়টি হতে পারে সৃজনশীলতা বা নতুন কোন সৃষ্টির বাধা। আজ বেশ কিছু পয়েন্টের আলোচনা করবো যে পদ্ধতিতে এগিয়ে গেলে নতুন কিছু সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ১. নিজস্ব চিন্তা থেকে শুরু করা কাজের শুরুটি যদি হয় এমন যে অমুক ওয়েবস
bn
াইটের মতো আমারটা হতে হবে। তাহলে ডিজাইনের মধ্যে সৃজনশীলতা আনবেন কিভাবে? নিজস্ব একটা ভাবনা থেকে ডিজাইনটি শুরু করলে বিষয়টির প্রতিটা পদে ভিন্নতা চলে আসতে পারে। ২. গন্ডির বাইরে থেকে ওয়েব ডিজাইনের বেশ কিছু নিয়মের বৃত্তের ভেতরে বসবাস করলে চলবে না, মাঝে মাঝে নিয়ম ভাঙার চেষ্টা করতে হবে। কখনো কি ওয়েব সাইটে ভিডিও ব্যাগ্রাউন্ডের কথা ভেবেছিলেন? কখনো কি শীরোনামহীন পোষ্ট দিয়ে ব্লগ ভরা থাকবে এমন কিছু ভেবেছেন? একটা ওয়েবসাইট কিছুদিন আগে দেখলাম সেখানে বুকমার্কের একটা সুন্দর পদ্ধতি আছে। Read later দিয়ে। আমরা সাধারনতঃ Read More বাটনে ক্লিক করে ব্লগের বাকি অংশ পাঠ করি। Read later বাটনটি দিয়ে ওয়েব এপ্লিকেশনটি বেশ ভাল লেগেছে। ৩. সিএমএস ব্যবহার না করা সিএমএস ব্যবহারের নানামূখী সুবিধা আছে। বিশেষ করে হাজার হাজার প্লাগিন, টেম্পলেট, থিমের বিশাল সমাহার আছে এখানে। ডাটাবেজের ডিজাইনটিও করা সহজ। এখন কথা হচ্ছে সৃজনশীলতার একটা বাধা হতে পারে আপনার জনপ্রিয় কোন সিএমএস-ওয়ার্ডপ্রেস, ড্রুপাল, জুমলা বা অন্য কিছু। কেউ কেউ হয়তো বলে উঠবেন সিএমএস ব্যবহার করেও সৃজনশীল কাজ করা সম্ভব। সেটার বিপক্ষে বলবো না, হাজার হাজার টেম্পেট তো সেটারই উদাহরন। তবে সব কিছুর পরেও সিএমএস আপনাকে তাদের নিয়মের ভেতরে বেধে রাখবে। ৪. অনলাইন উদাহরন থেকে বেড়িয়ে আসা অনলাইনে উদাহরনের চেয়ে অফলাইন উদাহরনটাকে এগিয়ে নিতে পারলে ব্যাপক ভিত্তিক কিছু খুজে পেতে পারেন। ওয়েব ব্যবহৃত টেকচার, আইকন, নেভিগেশন ইত্যাদির সাথে অফলাইন জগতের মিল অমিলের বেপারটিকে ভেবে দেখেছেন কখনো? বইয়ের পৃষ্ঠা উল্টানোর পদ্ধতির সাথে নেভিগেশনের তুলানা করেছেন কখনো? অনলাইন উদাহরনের চেয়ে সেই সব উদাহনে আরো বেশি জনপ্রিয় কিছু করা যেতে পারে। ৫. কমপক্ষে একটা জিনিসের পরিকল্পনা করা যেটি অন্য কেউ চিন্তা করে নাই ডিজাইনে এমন অন্তত একটা বিষয় রাখতে চেষ্টা করুন যা অন্য কেউ করে নি। ৬. নতুন ও পুরাতনের ব্যবহার পুরাতন কিছু বিষয় যা ওয়েব ডিজাইনাররা ত্যাগ করেছে। নতুন কিছু জিনিস যা কেউ কেউ শুরু করেছে সেই সব দিকে খে
bn
য়ার রেখে নিজের পছন্দকে নিয়মের চাইতে বেশি গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে যেতে পারেন। সৃজনশীলতা আপনার নিজের থেকে বের কে আনার চেষ্টা করুন। অনেকে বেসিক কোডিং থেকে শুরু করে না। একেবারে বেসিক জিনিস থেকে যারা শুরু করবে তারা অনেক বেশ নিয়মর বাইরে যেতে পারবে। ৭. অন্যের সাথে শেয়ার করা অন্যের সাথে নিজের চিন্তাটাকে শেয়ার করে আর্ও নতুন কিছু বেড়িয়ে আসতে পারে। কোন কোন দিকে বেশ কিছু পরিবর্তন পরিবর্ধন করে নেওয়া যেতে পারে।অনেক ডিজাইনার কোডিং জানেন না। তারা প্রোগ্রামারদের সাথে আলাপ করে নিজের ডিজাইনটি ওয়েবে ব্যবহারের পরিকল্পনা করতে পারে পোষ্ট সূত্র | ছবিগুলো ছবিতে লিঙ্ককৃত সাইটের 11 thoughts on "সৃজনশীল প্রোজেক্টের জন্য ৭টি টিপস" সুন্দর লেখা.বদলে চিন্তা সবাই করে,তাই আপনার লেখাটি অনুসরন করে বাংলাদেশের ডেভেলপাররা ওয়েব ডিজাইন নতুনত্ব আনবে এটাই প্রত্যাশা ।ধন্যবাদ @poor children,বদলে যাচ্ছে অনেক কিছুই। ভিন্ন পথের সন্ধানে এগিয়ে যাচ্ছে অনেকে… হয়তো বা নতুনভাবে অভিন্নতাকেই আবিষ্কার করার জন্য। @মাহবুব টিউটো, আবারো ধন্যবাদ আপনাকে.আপনার এই সুন্দর শিক্ষামূলক সাইট ডিজিটাল বাংলাদেশ দেশ গড়তে অনেকটা সহায়ক হবে । সৃজনশীল কিছু করার জন্য ঐ বিষয়টার ওপর জ্ঞান থাকতে হবে! অনেকে দেখি কিছুই যানে না কিন্তু সৃজনশীল কি করবে তা নিয়ে ভেবে ভেবে সময় নষ্ট করছে। @শিবলী, না জানার মাঝ থেকেও কিন্তু বেশ কিছু জিনিস বেরিয়ে আসতে পারে। সেটাকে মেধা দিয়ে এগিয়ে নিতে পারলে দারুন জিনিস হতে পারে। এক্ষেত্রে আইডিয়া শেয়ারের দরকার আছে। যে অংশটা একজন জানে আর যে অংশটা অন্য জন জানে তাদের সমন্বয়ে হতে পারে সৃজনশীল কাজ। অনেক বেশি শিখার আগ্রহই এগিয়ে নিতে পারে। অনেক দিন পরে টিউটোরিয়ালবিডিতে মতামত দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। আমার কাছে "সিএমএস ব্যবহার না করা" এবং "কমপক্ষে একটা জিনিসের পরিকল্পনা করা যেটি অন্য কেউ চিন্তা করে নাই" এ দুটোই বেশ কষ্টসাপেক্ষ মনে হচ্ছে! কারণ সিএমএস ছাড়া বরতমান ইন্টারনেটে প্রায় অনেক কিছুই অসম্ভব! আর এমন কিছুর চিন্তা করা যা কেউ চিন্তা করেনি তা করতে গেলেও দেখা যায়
bn
যে সারাদিন মাথা ঘামিয়ে যা বের করলাম অলরেডী ঐরকম বা কাছাকাছি কোন কিছু কেউ বানিয়ে ফেলেছে! তাই বেশ কষ্ট সাপেক্ষ্য। তো মাহবুব ভাই, আপনি কিভাবে ম্যানেজ করেন এসব? @ডিজে আরিফ, আমার মাথায় একটা আইডিয়া ঘুরঘুর করছে তবে শুরু করার সাহস পাচ্ছি না। মনে করুন একটা HTML ও CSS দিয়ে একটা পেজ বানালাম আবার ঐ একই পেজে ঐ পেজ তৈরির টিউটোরিয়াল লিখলাম। কিন্তু কিছু সমস্যা আছে বলে আর গেলাম না। @শিবলী, চমৎকার আইডিয়া। তার মানে যে টেম্পলেটটি বানাবেন সেটাই হবে একটি টিউটোরিয়াল পাতা। আমি কিছু দিন আগে একটা চিন্তা করেছিলাম-"প্রতিটা পোষ্টের জন্য আলাদা আলাদা থিম/টেম্পলেট/ডিজাইন থাকবে" এটা মনে হয় অপেক্ষাকৃত সহজ। @মাহবুব টিউটো, মাহুবুব ভাই! এটা প্লাগ ইন দেখলাম যে যে কোন পোস্ট এ কাস্টম CSS ব্যাবহার করা যায়। ঐ প্লাগ ইনটা ব্যাবহার করা যায় না; তাহলে আমারা লেখকরা প্রয়োজনে CSS ব্যাবহার করতে পারবো।তারপর CSS এ লেখা টিউটোরিয়াল গুলোতে কাস্টম CSS ব্যাবহার করে দেখাতেও পারবো। @শিবলী, টিউটোরিয়ালবিডিতে এ জাতীয় কোন কিছুই এপ্লাই করবো না। এর এই প্লাগিনেও স্বাধীনতা পাওয়া যাবে না। প্রতিটা পোষ্টের জন্য স্ট্যাটিক HTML,CSS ইত্যাদি দিয়ে টেম্পলেট বানাতে হবে। কজটা যত কষ্টই হোক, মজার হবে। @ডিজে আরিফ, কেউ কেউ হয়তো বলে উঠবেন সিএমএস ব্যবহার করেও সৃজনশীল কাজ করা সম্ভব। সেটার বিপক্ষে বলবো না, হাজার হাজার টেম্পেট তো সেটারই উদাহরন। তবে সব কিছুর পরেও সিএমএস আপনাকে তাদের নিয়মের ভেতরে বেধে রাখবে। সৃজনশীলতা তো সবার মাঝ থেকে জন্ম নেয় না। এই দুইটা কাজ যে ওয়েব ডিজাইনে করতেই হবে- এমনটা কখনো বলা হয় নাই, তবে সৃজনশীলতার নিয়ামক হিসেবে কাজটি করলে সুবিধা পাওয়া যাবে বলা যেতে পারে।<|end_of_text|>ওসির স্ত্রীর সঙ্গে এসআইয়ের অশালীন আচরণ - বাংলাভিশন | দৃষ্টি জুড়ে দেশ ওসির স্ত্রীর সঙ্গে এসআইয়ের অশালীন আচরণ রাজশাহীর একটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) স্ত্রীর সঙ্গে অশালীন আচরণের অভিযোগ উঠেছে আরেকটি থানার উপপরিদর্শকের (এসআই) বিরুদ্ধে। ওই এসআই রাজশাহী নগরের বোয়া
bn
লিয়া থানায় কর্মরত। এ নিয়ে রাজশাহী মহানগর পুলিশে তোলপাড় হচ্ছে। গত সোমবার সন্ধ্যার দিকে রাজশাহী নগরের আরডিএ মার্কেটে এ ঘটনা ঘটে। ওই এসআইয়ের নাম মাসুদ রানা। দায়িত্বরত অবস্থায় তিনি এ ঘটনা ঘটান। ভুক্তভোগী নারী জেলা পুলিশের একটি থানার ওসির স্ত্রী। ওই নারীর দাবি, এসআই মাসুদ রানা তাঁর সঙ্গে অশালীন আচরণ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে তাঁর পুলিশ কর্মকর্তা স্বামী পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে মৌখিকভাবে অভিযোগ করেছেন। প্রত্যক্ষদর্শী ব্যক্তিরা জানান, ওসির স্ত্রী আরডিএ মার্কেটে একটি প্রসাধন সামগ্রীর দোকানে কেনাকাটা করছিলেন। তখন এসআই মাসুদ রানা তাঁর কাছ ঘেঁষে দাঁড়িয়ে তাঁকে বিরক্ত করতে থাকেন। একপর্যায়ে ওই নারী এর প্রতিবাদ করে বলেন, 'আপনি বারবার আমার কাছ ঘেঁষে দাঁড়াচ্ছেন কেন? আমাকে বিরক্ত করছেন কেন?' জবাবে এসআই মাসুদ রানা বলেন, 'এটা কি আপনার জায়গা নাকি?' একপর্যায়ে ওই নারী তাঁকে বলেন, 'আমাকে চেনেন, আমি কে?' জবাবে এসআই মাসুদ রানা বলেন, 'আমি পুলিশ আমার পোশাকে লেখা আছে। আপনার শরীরে তো লেখা নাই।' এরপর ওই নারী তাঁর স্বামীর পরিচয় দেন। পরিচয় পাওয়ার পর এসআই মাসুদ রানা সেখান থেকে দ্রুত সটকে পড়েন। এই কথোপকথনের বিষয়ে জানতে চাইলে এসআই মাসুদ রানা বলেন, 'কিছুটা সঠিক আছে। আমি আমার স্ত্রীর জন্য একটা ক্লিপ কিনতে দোকানের সামনে দাঁড়িয়েছিলাম। ভাবি আমাকে সরে দাঁড়াতে বলেন। আমি বলি, আপনার শরীরে কি টাচ লেগেছে? এই নিয়ে একটু কথা-কাটাকাটি হয়েছিল।' মাসুদ রানা বলেন, 'বিষয়টা নিয়ে আমি লজ্জিত, ব্যথিত। বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েছি। ঘটনাটি এত দূর গড়াবে, ভাবতে পারিনি। তিনিও দাম্ভিকতা প্রকাশ করেছেন, আমিও কথা বলেছি। কিন্তু আমার ওই ধরনের মেন্টালিটি নাই। ঈদের সময় আমার স্ত্রী একটা ক্লিপ চেয়েছিল। তার আবদার পূরণ করতে চালককে গাড়িটা মার্কেটের সামনে দাঁড় করাতে বলি। তারপর মার্কেটে যাই। এর মধ্যেই এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে গেছে।' তিনি অনুরোধ করেন, 'আমার এই দুঃখ এবং লজ্জা পাওয়ার বিষয়টি যেন ভাবির কাছে আপনারা পৌঁছে দেন।' বোয
bn
়ালিয়া থানার ওসি আমান উল্লাহ বলেন, দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়েছে, এটুকু তিনি শুনেছেন। ঘটনাটি শুনে তিনি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানিয়েছেন। তাঁরা এখন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।<|end_of_text|>নিজেকে নিয়েই ভাবছেন জেসন রয় October 3rd, 2016 at 8:35 pm ঢাকা: ইউরোপের চেয়ে উপমহাদেশের কন্ডিশন এমনিতেই আলাদা। অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড কিংবা নিউজিল্যান্ড এ কন্ডিশনে ক্রিকেট খেলতে এসে কখনোই সুবিধা করতে পারেনি। ঢাকায় বর্তমানে তাপমাত্রা ৩৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস। আর ইংল্যান্ডে চলছে শীত। তিন ম্যাচের সিরিজ খেলতে ঢাকায় এসে আবহাওয়া নিয়ে ভালোই বিপাকে পড়েছেন ট্রেভর বেইলিসের শিষ্যরা। তাপমাত্রার এই তারতম্যের কারণে সফরকারীরা যে অস্বস্তিতে রয়েছে সেটা বুঝা গেছে আজ অনুশীলনেই। মিরপুরে সকালে অনুশীলন করতে এসে অল্প কিছু সময়ের মধ্যেই হাঁপিয়ে উঠেন জস বাটলার-মঈন আলীরা। বারবারই তোয়ালে দিয়ে ঘাম মুছেছেন ক্রিকেটাররা। আইসব্যাগের ব্যবহারও করেছেন। তবে আবহাওয়ার এমন তারতম্য নিয়ে মোটেও চিন্তিত নয় ইংলিশ শিবির। যে কোন কন্ডিশনেই নিজেদের মানিয়ে নিতে প্রস্তুত তারা- জানালেন দলের ব্যাটসম্যান জেসন রয়। কন্ডিশনের চেয়ে নিজের ব্যাটিং নিয়েই বেশী ভাবছেন রয়। আজ সোমবার সকাল দশটা থেকে একটানা আড়াই ঘন্টা অনুশীলন করেন সফরকারীরা। অনুশীলন শেষে ইংলিশ এ ব্যাটসম্যান জানান, 'কন্ডিশন নিয়ে খুব একটা ভাবছি না আমরা। যে কোন পরিস্থিতিতেই নিজেদের মানিয়ে নিয়ে সেরা খেলাটাই খেলতে চান দলের ক্রিকেটাররা। আর ব্যক্তিগতভাবে নিজের কাজ নিয়েই ভাবছি আমি।' এদিকে, অনুশীলনের তীব্রতা ফুঁটে উঠেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইন্সটাগ্রামে দলের নতুন মুখ বেন ডাকেটের এক পোষ্টে। অনুশীলনের একটি ছবি পোষ্ট করে এ ব্যাটসম্যান লেখেন 'অসাধারণ ট্রেনিংয়ের দু'দিন! অসম্ভব গরম…।' নিরাপত্তা ইস্যুকে সামনে টেনে এনে দলের নিয়মিত অধিনায়ক ইয়ন মরগ্যান ও অ্যালেক্স হেলস বাংলাদেশ সফরে আসেননি। তাই ব্যাটিং লাইন আপে মঈন আলীর সাথে ডাকেট কিংবা জেমস ভিন্সকে দেখা যেতে পারে।<|end_of_text|>ইন্নাস আলী ১৯৪০ সালে �
bn
�লকাতা ইসলামিয়া কলেজে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন এবং ১৯৪২ সাল পর্যন্ত সেখানে কর্মরত ছিলেন। ১৯৪২ সালে তিনি কলকাতার গভর্নমেন্ট টেস্ট হাউসের টেকনিক্যাল অফিসার হিসেবে যোগ দেন এবং ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত এ পদে ছিলেন। ১৯৪৭ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাকে রেডিওতে রিসার্চ ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ১৯৪৮ থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের জ্যেষ্ঠ্য প্রভাষক, রিডার, অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান পরমাণু শক্তি কমিশনের সদস্য ছিলেন। ১৯৬৮ সালে তিনি পুনরায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে যোগ দেন এবং ১৯৭২ সাল পর্যন্ত পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এর উপাচার্য ছিলেন। ১৯৭৬ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশন এর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৯ থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত তিনি সৌদি আরবের কিং আব্দুল আজিজ ইউনিভার্সিটির নিউক্লিয় প্রকৌশলের অধ্যাপক ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশন ও বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। ১৯৯৪ সালে নিযুক্ত হন জাতীয় অধ্যাপক। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও বিজ্ঞানী ইন্নাস আলীর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। ১৯৫৮ ও ১৯৬৪ সালে জাতিসংঘ আয়োজিত 'পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার' সম্মেলনে তিনি তৎকালীন পাকিস্তানের নেতৃত্ব দেন। ১৯৭৪, '৭৫ ও '৭৬ সালে তিনি আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) সাধারণ সভায় বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত তিনি অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কনফারেন্সের (ওআইসি) সদস্য ছিলেন। ১৯৯১ সালে থার্ড ওয়ার্ল্ড একাডেমি অব সায়েন্সের ফেলো নির্বাচিত হন বিজ্ঞানী ইন্নাস আলী। ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২২ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ ক
bn
রা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১১।<|end_of_text|>দৈনিক জনকন্ঠ || জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে গেলেই জরিমানা করবে র্যাব অনলাইন ডেস্ক ॥ করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় এক সপ্তাহের জন্য কঠোর লকডাউন জারি করেছে সরকার। লকডাউন চলাকালে সাধারণ মানুষকে ঘরের বাইরে বের হতে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। এই নির্দেশনা অমান্য করলে ব্যবস্থা নেবে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। তবে জরুরি প্রয়োজনে বাইরে যাওয়ার জন্য 'মুভমেন্ট পাসে'র ব্যবস্থা করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ এপ্রিল) বেলা ১১টা থেকে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে র্যাব-৩-এর সহযোগিতায় এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসু। তিনি বলেন, মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের নিদর্শনা অনুযায়ী যারা আদেশ অমান্য করবে তাদের বিরুদ্ধে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হবে। যারা বিনা কারণে বাইরে ঘোরাঘুরি করবেন, মুভমেন্ট পাস না নিয়ে বাইরে বের হবেন এবং স্বাস্থ্যবিধি মানবেন না তাদেরকে জরিমানা করা হবে। জরিমানার পাশাপাশি জনগণকে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না আসার জন্য এবং স্বাস্থ্যবিধি মানতে উদ্বুদ্ধ করা হবে। পলাশ কুমার বসু আরও বলেন, জরিমানা করা র্যাবের উদ্দেশ নয়। র্যাবের উদ্দেশ করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা এবং সরকারের সর্বাত্মক কঠোর লকডাউন মানতে সচেতনতা তৈরি করা। এর আগে, গত ৫ ও ৬ এপ্রিল রাজধানীর শাহবাগ ও মতিঝিলে স্বাস্থ্যবিধি মানতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসু। সে সময় যারা বিনা কারণে বাইরে ঘোরাঘুরি ও মাস্ক পরেনি তাদের জরিমানা করে র্যাব। ওই দুই দিনে প্রায় অর্ধ শতাধিক মানুষকে জরিমানা করা হয়।<|end_of_text|>শুরু হয়েছে সূর্যগ্রহণ, দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশে প্রকাশিত: ডিসে ২৬, ২০১৯ / ০১:০৮অপরাহ্ণ আবহাওয়া অধিদফতর আরও বলছে, জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের গবেষকরা সতর্কতা হিসেবে বলছেন, সূর্য যখন পুরোপুরি ঢাকা থাকে (পূর্ণগ্রহণ)। তার চেয়ে যখন আংশিক ঢাকা থাকে অর্থাৎ আংশিক সূর্যগ্রহণকালে সূর্যের দিকে তাকালে চোখের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা বেশি
bn
থাকে। সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি বা আলট্রা ভায়োলেটরে প্রতিরোধী বিশেষ চশমা চোখে দিয়ে সূর্যগ্রহণ দেখা যেতে পারে।<|end_of_text|>চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের সুযোগ পাবেন যারা | Unitednews24.com Home ক্যাম্পাস চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের সুযোগ পাবেন যারা চবি প্রতিনিধি:: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এবারের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা (এ, বি, সি) ইউনিট ও (বি১, ডি১) উপ ইউনিটে অনুষ্ঠিত হবে। এতে ৪ হাজার ৯২৬ জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবেন। তবে এবার অনিয়মিত (মানোন্নয়ন দেয়া) শিক্ষার্থীদের আবেদন করার সুযোগ থাকছে না। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, শুধুমাত্র যারা ২০১৮ সালে মাধ্যমিক ও ২০২০ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তারাই এবার ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবে। এদিকে চবিতে ভর্তি পরীক্ষার অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যা চলবে ৩০ এপ্রিল রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। তবে ২ মে রাত ১১ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত টাকা জমা দেয়া যাবে। এবার প্রতিটি ইউনিটে আবেদনের ন্যূনতম জিপিএ অন্তত শূন্য দশমিক ৫০ বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি: এবারের ভর্তি পরীক্ষা স্বাস্থ্যবিধি মেনে সশরীরে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। ক্যাম্পাসে ২২ হাজার শিক্ষার্থী বসার মতো আসন রয়েছে। এক্ষেত্রে আবেদনকারীর সংখ্যা বিবেচনায় ১৫ হাজার করে পরীক্ষা কয়েক শিফটে নেয়া হবে। ২২ ও ২৩ জুন 'বি' ইউনিট, ২৪ ও ২৫ জুন 'ডি' ইউনিট, ২৮ ও ২৯ জুন 'এ' ইউনিট ও ৩০ জুন 'সি' ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া ১ জুলাই উপ-ইউনিট 'বি-১' ও 'ডি-১' ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে (https://admission.cu.ac.bd) পাওয়া যাবে।<|end_of_text|>প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৩, ২০২১, ০৪:১৯ পিএম সর্বশেষ আপডেট : জানুয়ারি ২৩, ২০২১, ০৮:৫২ পিএম বন্দরে প্রথম পর্যায়ে দুই শতাংশ জমিসহ আধাপাকা নতুন ঘর পেলেন ভুমিহীন গৃহহীন ৩৫টি পরিবার। শনিবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিশ্বের সর্ববৃহৎ আশ্র�
bn
�়ণ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনের পর দুই শতাংশ জমিসহ আধাপাকা নতুন ঘরের চাবি ও জমির কবুলিয়ত দলিল হস্তান্তর করেন নারায়ণগঞ্জ -৫ আসনের সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা একেএম সেলিম ওসমান। দলিল হস্তান্তর উপলক্ষে বন্দর উপজেলা মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ -৫ আসনের সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা একেএম সেলিম ওসমান। বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শুক্লা সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ রশিদ, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বকাউল,সহকারী কমিশনার(ভুমি) আসমা সুলতানা নাসরিন,বন্দর থানার ওসি দীপক কুমার সাহা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ সানু,ছালিমা হোসেন শান্তা, বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক কাজিমউদ্দিন প্রধান, বন্দর ইউপি চেয়ারম্যান এহসানউদ্দিন আহমেদ, কলাগাছিয়া ইউপি চেয়ারম্যা দেলোয়ার হোসেন প্রধান, পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা আবু জাফর প্রমুখ।<|end_of_text|>চালকবিহীন বাস সার্ভিস চালু করেছে উত্তর ইউরোপের দেশ এস্তোনিয়া | earthnews24 Home বিজ্ঞান-প্রযুক্তি চালকবিহীন বাস সার্ভিস চালু করেছে উত্তর ইউরোপের দেশ এস্তোনিয়া চালকবিহীন বাস সার্ভিস চালু করেছে উত্তর ইউরোপের দেশ এস্তোনিয়া। গত তিনদিন ধরে দেশটির রাজধানীতে দুটো চালকবিহীন বাস চলাচল করতে দেখা গেছে। সরকারি সম্প্রচার প্রতিষ্ঠান ইআরআর জানিয়েছে, অন্য কোনো যানবাহন বা পথচারীর সঙ্গে এখন পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা হয়নি। তবে বেশ কবার শেষ মুহূর্তে দুর্ঘটনা এড়ানো গেছে। একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন সোমবার সাইরেন এবং ফ্লাশ লাইটসহ একটি পুলিশ কারকে সাইড দেয়নি একটি বাস। একজন ফটোগ্রাফার দেখেছেন, মানুষ পারাপারের জায়গায় লাল বাতি ভেঙ্গে চলে যায় একটি বাস। তখন পথচারীরা অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে ছিলেন। ইআরআর বলছে, যদিও চালক নেই, তবুও ট্রাফিক আইনের অনুসরণ নিশ্চিত কর
bn
তে বাসে একজনকে থাকতেই হবে। বাসগুলোর দাম পড়েছে এক লাখ ইউরো। বেসরকারি খাত থেকে এই বিনিয়োগ এসেছে। আগামী ছয় মাসের জন্য এস্তোনিয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের সভাপতি। এই গৌরব উদযাপনের জন্যই তালিনে চালকবিহীন এই বাস চালু করা হয়েছে। তবে ছয় মাস পরও এই বাস সার্ভিস চালু থাকবে কিনা তা জানা যায়নি।<|end_of_text|>সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আফম রুহুল হক এমপির অ্যাম্বাসেডর আশাশুনি উপজেলার হাজরাখালি গ্রামের তৌষিকে কাইফু জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করাকালিন ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। পরে তিনি শরিফ – সিরাজ কমিটির উপ সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক হন। বর্তমানে তিনি ডা. রুহুল হক এমপির কাছাকাছি থেকে সরকারের উন্নয়ন সাফল্য তুলে ধরছেন। অথচ আশাশুনির কুচক্রীদের হোতা চাঁদাবাজ ফায়জুর তার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার দিয়ে নানা ষড়যন্ত্র করে বেড়াচ্ছে। বুধবার বিকালে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ কথা বলেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আমির হোসেন। এ সময় তার সাথে আরও উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবদুস সামাদ, অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালেক, মুক্তিযোদ্ধা আবদুল করিম, সাবেক ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শহিদুল ইসলাম, আশাশুনি উপজেলা মহিলা যুবলীগ সভানেত্রী সীমা সিদ্দিকী, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সম্পাদক আবু হেনা পিন্টু ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তানগন। সংবাদ সম্মেলনে আমির হোসেন বলেন শ্রীউলা ইউনিয়নের কলিমাখালি গ্রামের লাঙ্গলদাঁড়িয়া মৌজায় কাইফুসহ এলাকাবাসী দীর্ঘদিন যাবত মাছের ঘের পরিচালনা করে আসছেন। ঘেরে পানি উঠা নামার জন্য একটি আউট ড্রেন নির্মান করা হয়েছে। এই ড্রেনের একটি অংশ বাবর আলির স্ত্রী স্বরুপজান বিবির মাছের ঘেরের পাশ দিয়ে নেওয়া হয়েছে। অপরদিকে ১৬ বছর যাবত কাইফুর জমির ওপর দিয়ে পানি উঠা নামার আউট ড্রেন রয়েছে। এতে ঈর্ষাণি¦ত হয়ে ফায়জুর রহমান স্বরুপজানকে তুরুপের তাস হিসাবে ব্যবহার করে আউট ড্রে
bn
নে বাধার সৃষ্টি করে। এর পর শ্রীউলা ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিল, আনুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর আলম লিটনসহ গন্যমান্য ব্যক্তিগন উপস্থিত থেকে আউট ড্রেন সমস্যার সমাধান করেন। সেই থেকে ঘের মালিকরা ওই আউট ড্রেন ব্যবহার করে পানি উঠানামা করাচ্ছেন শান্তিপূর্নভাবে। এতেও গায়ে জ্বলা ধরেছে ফায়জুলের । সংবাদ সম্মেলনে মুক্তিযোদ্ধা আমির হোসেন আরও বলেন সম্প্রতি শ্রীউলায় জুয়া ও ফড়ের আসর বসানোর প্রতিবাদ করেন তৌষিকে কাইফু। এর জের হিসাবে ফায়জুর স্বরুপজানকে ব্যবহার করে আবারও আউট ড্রেন নিয়ে সমস্যার সৃষ্টি করতে থাকে। সরকারের উন্নয়ন কাজ প্রচার করায় ফায়জুর কাইফুর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ এনে তাকে হয়রানি করছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। মুক্তিযোদ্ধা আমির হোসেন এর প্রতিকার দাবি করেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন স্বরুপজানের ছেলে ইজ্জত আলি চিহ্নিত মাছ চোর। এতে বাধা দিলে সে তার মা ও প্রতিবন্ধী বোনকে ব্যবহার করে এলাকার মানুষকে বিপদে ফেলে। স্বরুপজানের বড় ছেলে ইলিয়াস মাছ চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়ে জেল খাটে। ফায়জুর রহমানও একজন চাঁদাবাজ ও মাদক ব্যবসায়ী। রাজনৈতিক ও সাধারন মানুষকে জিম্মি করে তারা ফায়দা লোটে। সংবাদ সম্মেলনে তিনি ফায়জুরসহ কুচক্রীদের শাস্তির দাবিতে পুলিশ সুপারের দৃষ্টি আকর্ষন করেন।<|end_of_text|>বিএনপিতো বিরোধী দল, তারা বিক্ষোভ করতেই পারে বিএনপিতো বিরোধী দল, তারা বিক্ষোভ করতেই পারে – পরম বাংলাদেশ বিএনপিতো বিরোধী দল, তারা বিক্ষোভ করতেই পারে চট্টগ্রাম: তথ্য মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'হাইকোর্টের নির্দেশ পেলে আলজাজিরার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। হাইকোর্ট যদি কোন আদেশ দেন এটিকে বন্ধ করার জন্য, সে ক্ষেত্রে হাইকোর্টের আদেশ আমাদেরকে মানতে হবে।' শুক্রবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরীর নিজ বাসায় সমসাময়িক বিষয়ে ব্রিফিংকালে তিনি এ কথা বলেন। করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে বিএনপি নেতার বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তথ্য মন্ত্রী বলেন, 'বিএনপি নেতারা করোনা ভ্যাকস
bn
িন নিয়ে অনেক অপপ্রচার চালিয়েছেন, তারা প্রথমে বলেছে সরকার ভ্যাকসিন সময় মতো আনতে পারবে না, যখন সময়মতো চলে আসলো তখন বললেন এটি নিলে কোন কাজ হবে না। এই ভ্যাকসিন দিয়ে বিএনপি নেতাদের মেরে ফেলতে চাচ্ছেন এধরনের কথাও বলেছেন তারা।' 'আমরা চাই তারা ভ্যাকসিন নিয়ে সুস্থ ও সবল থাকুক, তারা বিরোধী দল, বিরোধীতার ভুমিকায় তারা আছেন, আমাদের বিরোধীতা করুক' বলেন তথ্যমন্ত্রী। জিয়াউর রহমানের খেতাব প্রত্যাহার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, 'মুক্তিযুদ্ধের সময় জিয়াউর রহমানের ভুমিকা আসলে কি ছিল সেটি নিয়ে নানা প্রশ্ন আছে। মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে তিনি প্রকৃতপক্ষে পাকিস্তানের সহযোগী হিসেবে কাজ করেছিলেন। তার খেতাব বাতিলের চুড়ান্ত সিদ্ধান্ততো হয়নি এখনো। এটা নিয়ে জামুকাতে আলোচনা হয়েছে মাত্র।' বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, 'বিএনপিতো বিরোধী দল, তারা বিক্ষোভ করতেই পারে। কিন্তু চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচনসহ অন্যান্য যে সব ইস্যুতে তারা বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দিয়েছেন তা হাস্যকর।' তথ্যমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, 'চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মতো একটা গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনে বিএনপির মহাসচিব কি চট্টগ্রাম এসেছিল? তিনি কি নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছিলেন? একটা মিটিং করেছেন? অথচ তাদেরতো প্রচারণা চালাতে কোন অসুবিধা ছিল না।'<|end_of_text|>কুতুবদিয়া প্রেসক্লাবের জুরুরি সভা অনুষ্ঠিত | coxbangla.com কুতুবদিয়া প্রেসক্লাবের জুরুরি সভা অনুষ্ঠিত নজরুল ইসলাম,কুতুবদিয়া :: কুতুবদিয়া প্রেসক্লাবের এক জুরুরি সভা শনিবার বাদে মাগরিব বড়ঘোপ ইউপিস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রেসক্লাবের সভাপতি আ.ন.ম শহীদ উদ্দিন ছোটনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জুরুরি সভায় কুতুবদিয়া বেড়িবাঁধের চলমান মেরামত কাজের গুণগত মান বজায় রাখাসহ কুতুবদিয়া চতুরপার্শ্বে স্থায়ী ও টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণে ভূমিকা ও করণীয় বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয�
bn
�। সভাপতি বলেন, আগামী জানুয়ারিতে বড়ঘোপকে পৌরসভা হিসেবে ঘোষণা করা হতে পারে। এটি বাস্তবায়নে পুরোদমে কাজ চলছে বলে জানান তিনি। তিনি আরও জানান, বড়ঘোপে বন্ধ হওয়া তিনটি স-মীল অচীরেই খোলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রসাশন। এতে দ্বীপবাসি অনেকদিনের কষ্ট লাগব হবে বলে মনে করেন তিনি। সভায় সাজানো মিথ্যা মামলা দিয়ে ক্লাবের সদস্যদের হয়রানিসহ আরও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়। কুতুবদিয়া প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক এম এম হাছান কুতুবীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন, অর্থ সম্পাদক এম.এ. মান্নান, নির্বাহী সদস্য যথাক্রমে আ.শ.ম শাহরিয়ার চৌধুরী,সাইফুল আলম সিকদার, নজরুল ইসলাম, আবু ওবাইদ খালেদ,ইফতেখার শাহজিদ,আবুল কাশেম, মনিরুল ইসলাম ও শাহেদুল ইসলাম মনির প্রমূখ।<|end_of_text|>২০১৯ অক্টোবর ২৪ ১০:০৪:৩৮ তামান্না সাদিয়া রিমি, ইবি থেকে: কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) স্বেচ্ছাসেবী তরুণদের সংগঠন 'তারুণ্য' শিক্ষার্থীদের বইপাঠে আগ্রহী করে তোলার প্রশংসনীয় উদ্যোগ নিয়েছে ৷ গত বুধবার ২৩ অক্টোবার সকাল ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনের করিডোরে 'পাঠাভ্যাস তৈরিতে তারুণ্য লাইব্রেরি' শিরোনামে একটি আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সংগঠনটি৷ সংগঠনটির কার্যকরী কমিটির সদস্য তামান্না সাদিয়া রিমি ও তোফাজ্জল হোসেন পাটোয়ারী সুজনের যৌথ উপস্থাপনায় এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন, তারুণ্যের উপদেষ্টা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ডক্টর মাহবুবর রহমান ৷ বইপাঠে আগ্রহী কয়েকজনের হাতে তারুণ্য লাইব্রেরির কয়েকটি বই তুলে দিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানের শুরু করেন তিনি ৷ ডক্টর মাহবুবর রহমান বলেন, "তারুণ্য' বরাবরই নানা ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে৷ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এসব শুভ-উদ্যোগে সব সময়ই তারুণ্যের পাশে ছিল, এবারও থাকবে ৷" এ সময় তিনি তারুণ্য লাইব্রেরির বই নির্বাচনে সতর্কতা অবলম্বনের উপর জোর দেন ৷ ধর্মগ্রন্থ �
bn
�েকে পাঠ ও জাতীয়সঙ্গীত গেয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয় ৷ সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক ও আইনবিভাগের ছাত্রী সাদিয়া আফরিন খান তার শুভেচ্ছা-বক্তব্যে তারুণ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, একটি পাঠাগার একটি জাতির রুচি ও আভিজাত্যের পরিচায়ক ৷ বই জ্ঞানার্জনের মৌলিক মাধ্যম ৷ তিনি যারা তারুণ্য লাইব্রেরিতে বই প্রদান করেছেন এবং লাইব্রেরির বই পড়ে এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন তাঁদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান। শুভেচ্ছা বক্তব্যের পর তারুণ্যের সদস্যরা নানা বইয়ের পাঠপ্রতিক্রিয়া, কবিতা আবৃত্তি ও সঙ্গীত পরিবেশন করেন ৷ এ সময় 'স্বপ্ন সাহিত্য পর্ষদ' এর সভাপতি অনি আতিকুর রহমান তারুণ্যের এই উদ্যোগের ভুয়সী প্রশংসা করেন ৷ আলোচনা অনুষ্ঠানের মূল শিরোনামের উপর বক্তব্য প্রদান করেন সংগঠনটির সুবাসিত সদস্য ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, প্রাবন্ধিক ও অনুবাদক সালেহ ফুয়াদ ৷ তাঁর বক্তব্যে বইপাঠের প্রয়োজনীয়তা এবং কিভাবে পাঠাভ্যাস তৈরি করা সম্ভব সে-সব বিষয় উঠে আসে ৷ তিনি বলেন, 'বই পড়া মানে মস্তিষ্কের ব্যায়াম করা ৷ শারীরিক ব্যায়ামের মতো এটিও জরুরি ৷ যারা বই পড়ে না তাদের মস্তিষ্কের কলকব্জা এক সময় বিকল হয়ে পড়ে, স্থবির হয়ে পড়ে, তারা বেঁচে থেকেও মড়ায় পরিণত হন ৷' তিনি শুধু শারীরিক অনুশীলনের উপর আলো না ফেলে মাথার ব্যায়ামের দিকেও মনোযোগ দিতে গুরুত্বারোপ করেন ৷ সংগঠনটির দশম সভাপতি আরমান রেজা জয়ও তাঁর বক্তব্যে বইপাঠ ও তারুণ্য লাইব্রেরির লক্ষ্য-উদ্দেশ্য সম্পর্কে আলোচনা করেন ৷ অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্যে বর্তমান সভাপতি শেখ রাইয়ান উদ্দিন বইকে আলো ধরে নিয়ে তারুণ্য লাইব্রেরির মাধ্যমে অন্ধকার দূরের সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন বলে জানান ৷ তিনি আরো জানান, প্রতি বুধবার সকাল ১০টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ভবনের সামনের বটতলায় তারুণ্যের স্বেচ্ছাসেবীরা আগ্রহীদের মাঝে বই প্রদান করবেন ৷ প্রাথমিকভাবে তারুণ্যের সদস্যরা ও পর্যায়ক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ে যেকোনো শিক্ষার্থী এখান থেকে বই নিয়
bn
ে পড়তে পারবেন ৷ তাঁর বক্তব্যের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়৷ প্রসঙ্গত, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি বিগত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ক্যাম্পাস ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোতে নানা রকম সমাজসেবা ও জনকল্যাণমূলক কার্যক্রম চালিয়ে আসছে ৷ রক্তদান, শীতবস্ত্র বিতরণ, প্রাকৃতিক দুর্যোগগ্রস্থদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ, অসহায় শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা ও তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নেে ব্রিটিশ কাউন্সিলের যৌথ উদ্যোগে লিডারশীপ ট্রেনিংসহ নানা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে সংগঠনটি ৷<|end_of_text|>ধর্মপ্রতিমন্ত্রী শেখ আব্দুল্লাহ আর নেই – Tatkhonik in জাতীয় June 14, 2020 59 Views ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ‌শেখ মো. আব্দুল্লাহ আর নেই। শ‌নিবার (১৩ জুন) রাত পৌনে ১২টার দিকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) তিনি মারা যান। বিষয়‌টি নি‌শ্চিত করেছেন প্রতিমন্ত্রীর এপিএস শেখ নাজমুল হক সৈকত। এর আগে রাত ১১টার দিকে রাজধানীর সরকা‌রি বাসায় হঠাৎ হার্টের সমস‌্যায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সিএমএইচে নিয়ে যাওয়া হয়। রাত ১২টার দিকে ধর্মমন্ত্রণালয়ের জনসং‌যোগ কর্মকর্তা আনোয়ার হোসাইন জানান, তি‌নি হার্টের সমস্যায় মারা গেছেন। এর বেশি কিছু বলতে পারেননি তিনি। শেখ মো. আব্দুল্লাহ ১৯৪৫ সালের ৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জ জেলার মধুমতী নদীর তীরবর্তী কেকানিয়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম আলহাজ্ব শেখ মো. মতিউর রহমান এবং মাতা মরহুমা আলহাজ্ব মোসাম্মৎ রাবেয়া খাতুন। চার ভাই ও তিন বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি শেখ মো. আব্দুল্লাহ বর্তমান সরকারের ধর্মপ্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আস্থাভাজন হয়ে তার প্রতিনিধি হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে গোপালগঞ্জের প্রধানমন্ত্রীর সংসদীয় আসনের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের দায়িত্ব পান। এর আগে আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট শেখ মো. আব্দুল্লাহ দীর্ঘ দিন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব গভর্নরসের সম্মানিত গভর্নর হিসেবে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্বশীল
bn
ভূমিকা পালন করেন। তিনি বঙ্গবন্ধু কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার কর্তৃক বাংলাদেশের কওমী মাদ্রাসা বোর্ডসমূহের শিক্ষা সনদের যে সরকারি স্বীকৃতি প্রদান করা হয়, তা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। শেখ আব্দুল্লাহ ১৯৯৬-২০০১ সাল পর্যন্ত অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। বিভিন্ন শিক্ষা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতাও প্রদান করেছেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ফ্রন্ট মুজিব বাহিনীর সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন শেখ আব্দুল্লাহ। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ধর্মবিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।<|end_of_text|>মিয়ানমারের ৫ চ্যানেল ব্যান করেছে ইউটিউব - Bangladesh News মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী পরিচালিত পাঁচটি চ্যানেল ব্যান করেছে ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। গত মাসের সামরিক অভ্যুত্থানকে কেন্দ্র করে চলমান বিক্ষোভ শুরুর কারণে এসব চ্যানেল বন্ধ করে দেয় তারা। শুক্রবার ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটি জানিয়েছে, নীতিমালা পরিপন্থি ভিডিও কনটেন্ট প্রকাশ করার কারণে সেসব চ্যানেল ব্যান করা হয়েছে। ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব আরও বলছে, মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় রেডিও ও টেলিভিশন এমআরটিভি, সামরিক বাহিনী পরিচালিত মিয়াওয়াদ্দি মিডিয়া, এমডব্লিউডি ভ্যারিটি, এমডব্লিউডি মিয়ানমার এবং অন্য একটি চ্যানেল ব্যান করা হয়েছে। ইউটিউবের একজন মুখপাত্র বলেছেন, 'একাধিক চ্যানেল ব্যান এবং ইউটিউব থেকে নীতিমালা পরিপন্থি ও আইনবিরোধী কয়েকটি ভিডিও সরিয়ে দেয়া হয়েছে।' গত বছরের নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে ১ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভ্যুত্থান করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। সামরিক অভ্যুত্থানের পর ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মিন্ট সুই ও স্টেট কাউন্সেলর অং সান সু চিসহ আরও অনেক রাজনৈতিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। ক্ষমতাসীন হন মিং অং হ্লেইং। অভ্যুত্থানের পর থেকে বেসামরিক নাগরিকরা শুরু করে বিক্ষোভ। সামরিক শাসনের অবসানের দাবিতে বিক্ষোভ করছে তারা। শুক্রবার দেশটির নিরাপত্তা বা�
bn
�িনীর গুলিতে মান্দালয় শহরে এক বিক্ষোভকারী নিহত হয়। বিবিসির খবর থেকে জানা যায়, নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে এখন পর্যন্ত ৫৫ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। অন্যদিকে ভারতের স্থানীয় কর্মকর্তা বলেন, 'মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর আদেশ মানতে অস্বীকৃতি জানিয়ে দেশটির কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা ভারতের কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে।' জাতিসংঘে নিযুক্ত মিয়ানমারের উপ-দূত টিন মং নাইং বর্তমান অ্যাম্বাসেডর কিয়াও মোর টুনের দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করেন। গত সপ্তাহে টিন মং নাইংকে বরখাস্ত করা হয়েছে। বিক্ষোভ শুরুর সময় থেকে শুক্রবার পর্যন্ত মিয়ানমারের বিক্ষোভকারীদের ওপর ব্যাপক গোলাগুলি চালানো হয়েছে ও বিবিসির জানায়, বিক্ষোভকারীরা সবচেয়ে বেশি নিহত হয়েছেন গত সপ্তাহে। শুধু বুধবারেই নিহত হন ৩৮ বিক্ষোভকারী। কয়েক সপ্তাহ আগে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী পরিচালিত সব পেইজ বাতিল করেছে ফেসবুক। ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে দেশটিতে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের পর গুগল সরকারি তথ্য সংশ্লিষ্ট ৩৪টি ইউটিউব চ্যানেল ব্লক করে দেয়। এক পর্যালোচনায় রয়টার্স জানায়, দেশটির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বহু উসকানিমূলক তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। বৃহস্পতিবার ১৯ বছর বয়সী এক তরুণীর শেষকৃত্যে অনেক বিক্ষোভকারী অংশ নেয়। বুধবার মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে নিহত হন তিনি। ফেব্রুয়ারির শুরুতে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী অং সান সু চিসহ আরও অনেক নেতাকর্মীকে আটক করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশটির বেসামরিক নাগরিকরা সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে রাজপথে বিক্ষোভ শুরু করে। বিক্ষোভকারীদের ওপর মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী লাইভ রাউন্ড নিক্ষেপ করতে থাকে। এতে বহুসংখ্যক বিক্ষোভকারী নিহত হলেও সামরিক বাহিনী এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত মুখ খোলেনি। জাতিসংঘের হিউম্যান রাইটস প্রধান মিশেল ব্যাচলেট বলেন, আইনসভার সদস্য, বিক্ষোভকারী ও ২৯ জন সাংবাদিকসহ এখন পর্যন্ত ১৭ শতাধিক মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি বলেন, 'সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভের কারণে গ্রেফতার হওয়ার স�
bn
�খ্যা আরও বাড়তে পারে।'<|end_of_text|>হোমারের জন্য প্রশস্তিগাথা | Banglamati এ-বইটির শেষ প্রচ্ছদে গ্যেয়টের এক বিখ্যাত উক্তি আছে যে হোমার তাকে 'সবসময় ঠেলে দেয় আশ্চর্য বিস্ময়ের জগতে।' সেই কথাটা আর একটু বিশদ করে বলার লোভ সামলাতে পারছি না। গ্যেয়টে একদম কিশোর বয়সেই পড়ে ফেলেন তিনটি বই: আরব্য রজনীর কাহিনী, ইলিয়াড ও অডিসি।১৭ গ্যেয়টের বিখ্যাত উপন্যাস The Sorrows of Young Werther ('তরুণ ভারথারের দুঃখবিষাদ', ১৭৭৪), যা অনেকাংশেই তার আত্মজীবনীমূলক এক আখ্যান—সেখানে ভারথার তার গোপন চিঠিগুলোর প্রাপককে লেখে যে সে আর নতুন কোনো বই চায় না, কোনো দিকনির্দেশনাও চায় না জীবনে, কোনো উৎসাহও চায় না কারও থেকে; সে শুধু চায় 'আমাকে দুলিয়ে দুলিয়ে ঘুম পাড়াবে এমন ঘুম-পাড়ানিয়া গান, যা আমার হোমারের মধ্যে প্রচুর পরিমাণেই আছে।' এই গ্যেয়টেই ১৮২৭ সালে তার সাহিত্যকর্মের প্রামাণ্য সংস্করণের চতুর্থ খ-ে ঢুকিয়ে দেবার সিদ্ধান্ত নিলেন এক দীর্ঘ কবিতার খ-াংশ, নাম 'Helena: A Classical Romantic Phantasmagoria', নীচে সাবটাইটেলে লেখা 'ফাউস্ট-এর জন্য সাংগীতিক মধ্যবর্তিকা'। আমরা জানি, ফাউস্ট গ্যেয়টের সেরা সাহিত্যকর্মের নাম। ফাউস্ট-এর গ্রেটখেন আর ইলিয়াড-এর হেলেনের মধ্যে কীভাবে গ্যেয়টে সাদৃশ্য খুঁজে পেয়েছিলেন তা আমরা জানি না, কিন্তু গ্যেয়টের ভাষ্য অনুযায়ী এ দুই নারী চরিত্রই 'ভুল শিক্ষা, মধ্যবিত্তের মানসিক সংকীর্ণতা, নৈতিক অবক্ষয় ও কুসংস্কারাচ্ছন্ন বিভ্রমের শিকার'।১৮ বলা হয়ে থাকে, হেলেন শুরু হয় হোমারের হাতে, আর শেষ হয় গ্রেটখেন চরিত্রটির মধ্য দিয়ে গ্যেয়টের হাতে।১৯ ১৮৩২ সালে গ্যেয়টে, মৃত্যুর অল্প কিছু দিন আগে, শেষ করলেন তার আত্মজীবনীর শেষ অধ্যায় লেখা। সেখানে তিনি উনবিংশ শতককে সৌভাগ্যময় এক শতক বললেন শুধু এ-কারণেই যে, এ শতকটিতে হোমারের পুনর্জন্ম হয়েছে। তিনি লিখলেন: 'সাহিত্যিক সেই কালপর্র্বটি সুখী এক কালপর্ব হতে বাধ্য যখন অতীতের মহান সৃষ্টিগুলোর আবার পুনরুত্থান ঘটে, এবং সেগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের অংশ হয়ে ওঠে; কারণ কেবল তখনই ওসব সাহ
bn
িত্যকর্ম নতুন এক অর্থ ও অভিঘাতের জন্ম দিতে পারে। আমাদের জন্য হোমারের সূর্য আবার জাগলো, এবং তা আমাদের সময়কার প্রয়োজনীয়তার শর্ত পূরণ করেই...আমরা তার ঐ কাব্যদুটোতে আর এখন হানাহানিতে ভরা, বীরদের বাড়াবাড়ির এক পৃথিবীকে দেখি না, বরং দেখি প্রয়োজনীয় এক বর্তমানের আয়নায় প্রতিফলিত সত্যকে। আমরা (এ শতকে) চেষ্টা করেছি হোমারকে যতটা সম্ভব আমাদের লোক করে নেওয়ার।'২০ ষোড়শ শতকের একদম শেষ ভাগে ক্রিস্টোফার মারলো গ্যেয়টের ফাউস্ট কাহিনীর আলোকে তার লেখা Tragical History of Dr Faustus-এ ইংরেজি ভাষায় প্রথম নাট্যরূপ দিলেন জাদুকর ডাক্তারের সঙ্গে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম রূপসী নারীটির (হেলেন) সেই কিংবদন্তীসম সাক্ষাতের। সেখানে হেলেনের বর্ণনায় তিনি লিখলেন পরবর্তীকালে আরেক কিংবদন্তী হয়ে যাওয়া তার পঙ্ক্তিগুলি: And burnt the topless tower of Ilium? সেই থেকে হেলেনকে আমরা চিনি এক ভয়ংকর সুন্দরী হিসেবে, যার রূপের মোহে পড়ে রওনা দিয়েছিল হাজার জাহাজ। প্রসঙ্গত, ট্রয় অভিযানে গ্রিক রাজা আগামেমননের সঙ্গে এসেছিল মোট ১১৮৬টি জাহাজ, তারা ট্রয়ের পথে পাল তুলেছিল গ্রিসের আউলিস বন্দর থেকে ইলিয়াড-এর কাহিনীর সময়কালের দশ বছর আগে। ক্রিস্টোফার মারলো-র আড়াইশ বছর পরে এডগার অ্যালান পো হেলেনের অবিনশ্বর সৌন্দর্যকে সমার্থক করলেন প্রাচীন পৃথিবীরই অপার সৌন্দর্যের সঙ্গে: Like those Nicaean barks of yore এই যে সুগন্ধিভরা সাগরের ওপর দিয়ে মৃদুমন্দ হাওয়া বয়ে যাওয়ার ক্লাসিক্যাল পৃথিবী, তার শুরুটাই হোমারের হাত দিয়ে। গ্রিসে, হোমারের মৃত্যুর আনুমানিক তিন শ বছর পরে, সক্রেটিসের জীবনকালে, ইলিয়াড আবৃত্তির সময়ে চারণকবিদের হাতে আর সেই আগের যুগের বীণা ও বাদ্যযন্ত্র নেই। এ নতুন যুগের চারণকবিরা খুব সুন্দর সব পোষাক পরে এবং হাতে সুদর্শন ছড়ি ধরে ইলিয়াড ও অডিসি পড়ছেন শ্রোতাদের সমাবেশে। সক্রেটিস ঈর্ষাকাতর হয়ে পড়লেন নতুন যুগের এই চারণকবিদের দেখে। তিনি বললেন: 'তোমরা যারা গীতিকবি, তাদের পেশাটা দেখে আমার প্রায়ই হিংসা হয়। তোমাদের শিল্পচর্চার দাবি মেটানোর জন্য তোমরা কী সুন্দর সব ক
bn
াপড় পরো, যতটা পারা যায় নিজেদেরকে সুন্দর করে উপস্থাপন করো, আর তোমরা অনেক চমৎকার সব কবির সৃষ্টি বিষয়ে কতো ভালোভাবেই না জানো, বিশেষ করে হোমারকে নিয়ে, হোমার—সবার থেকে সেরা এবং সবচেয়ে স্বর্গীয়।'২৩ হোমারের কবিতার এই স্বর্গীয় সৌন্দর্য, এই অপার্থিব গীতিময়তা বিরাটভাবে মুগ্ধ করেছিল কবি এজরা পাউন্ডকে। একবার এক সঙ্গীতজ্ঞ পাউন্ডকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে, কোথায় তিনি পেতে পারেন সবরকমের সব কবিতার সন্ধান, অর্থাৎ যেভাবে ইয়োহান সেবাস্তিয়ান বাখের সঙ্গীতের মধ্যে পাওয়া যায় সকল সঙ্গীতের খোঁজ? পাউন্ডের উত্তর ছিল, কেউ যদি সত্যি গ্রিক ভাষা শিখে ফেলেন তো সব কবিতার সন্ধান তিনি একসঙ্গে পেয়ে যাবেন, অথবা এক হোমারের মধ্যেই পেয়ে যাবেন মোটামুটি এর পুরোটাই।২৪ হোমারকে নিয়ে প্রশস্তিগাথা আসলে শেষ হবার নয়। এ বিষয়ে এক-দুটি প্রমাণ সাইজের বই লিখে ফেলা যায় শুধু আমার নিজের সংগ্রহে যে সমস্ত বইপুস্তক আর নিবন্ধ রয়েছে সেগুলোর সাহায্য নিয়েই। আমরা বরং শেষ করে আনি 'ভূমিকা'-র এ অংশটি। এর শেষের জন্য টলস্টয়ের নিবন্ধটি নয় (যেটার পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ দেওয়া আছে এ-বইতেই, যেখানে হোমারের প্রশংসা করতে গিয়ে টলস্টয় শেকস্পিয়ারকে শিল্প বা কাব্যের সঙ্গে পুরোপুরি যোগাযোগহীন বলতেও ছাড়েননি), বরং সবচেয়ে ভালো হয় যদি আমরা চোখ রাখি মহান কবি আলেকজান্ডার পোপের ১৭১৫ সালে লেখা ইলিয়াড-এর 'ভূমিকা'-র অল্প কয়েকটি লাইনের দিকে: 'বিশ্বজনীনভাবেই হোমারকে দেওয়া হয়েছে সকল লেখক-কবির মধ্যে মহত্তম সৃষ্টিটির স্রষ্টার স্বীকৃতি। বিচারকের প্রশস্তিগাথা পাবার জন্য ভার্জিল তার সঙ্গে ন্যায্যভাবেই প্রতিযোগিতা করেছেন, আর অন্যেরাও কোনো না কোনো বিশেষ উৎকর্ষের দাবিদার হয়ে আছেন বটে; কিন্তু হোমারের সৃষ্টি এখনও রয়ে গেছে প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন। তাকে যদি কবিদের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম হিসেবে কোনোদিন স্বীকৃতি দেওয়া হয়ে থাকে তো তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই, কারণ কবিতার যা কিছু ভিত্তিমূল সে সবে তিনিই সবচেয়ে বেশি উৎকর্ষ দেখিয
bn
়েছেন।... 'আমাদের এই লেখকের কাজটি (ইলিয়াড) এক বন্য বেহেশত্। আমরা যদি এর সম্পূর্ণ সৌন্দর্যকে কোনো সাজানো বাগান দেখার মতো করে আলাদা আলাদাভাবে দেখতে ব্যর্থ হই, তবে তা কেবল এ-কারণেই যে এর (ইলিয়াড) সৌন্দর্যগুলির মোট সংখ্যা অগণনীয়রকমের বেশি।' আগেই যেমন বলেছি, ক্লাসিক্যাল পৃথিবীর শুরুই হয় হোমারের হাত ধরে। প্রাচীনকালের গ্রিকদের সামনে কোনো পবিত্র আসমানি কিতাব ছিল না, যেমন বাইবেল বা কোরান। তাদের ছিল শুধু হোমার। হোমার শুধু তাদের সাহিত্যেরই স্রষ্টা নন, তাদের ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক জীবনেরও উৎসমুখ। গ্রিক মূল ভূখ- ও দ্বীপগুলি থেকে আসা কবি ও বিজ্ঞানীরা; আথেন্সের ট্র্যাজেডি ও কমেডি নাটকের নাট্যকারেরা এবং ফুলদানির চিত্রশিল্পীরা; সিসিলির বাগ্মীপুরুষ ও মন্দির-নির্মাতারা; সব শ্রেণীর রাজনীতিবিদ ও দর্শনের নানা ধারা ও উপধারার দার্শনিকেরা—এই নানা পেশার, নানা-চরিত্রের নানান মানুষেরা সবাই দেখা যেত স্রেফ একটি বিষয়েরই স্বচ্ছ জ্ঞান রাখে: হোমার। প্রকৃত অর্থেই সে যুগে ভূমধ্যসাগরের সবদিক বেড় দিয়ে—পশ্চিমে মার্সেই থেকে উত্তর-আফ্রিকার উপকূল পর্যন্ত আর পুবে কৃষ্ণ সাগর, এই বিস্তৃত এলাকার ভিন্ন ভিন্ন মানুষ, ভিন্ন সব সংস্কৃতি আর ভিন্ন রাজনৈতিক ও ধর্মীয় বিশ্বাসের জায়গাটাতে—হোমারই ছিলেন একমাত্র আঠা, তিনিই ধরে রেখেছিলেন এর পুরোটাকে, যাকে আমরা আজ প্রাচীন গ্রিক সভ্যতা নামে জানি। খ্রিস্টের জন্মের পরে, প্রথম শতকে, রোমান ইতিহাসবিদ কুইন্টিলিয়ান (Quintilian) হোমারকে তুলনা করলেন ওশেনাস নদীর সঙ্গে (যে ওশেনাসের কথা আমরা পড়ব ইলিয়াড-এ), যে নদী প্রাচীনকালের মানুষদের বিশ্বাস করা সমতল ও ডিস্ক-সদৃশ এক পৃথিবীকে বেড় দিয়ে রেখেছে এর সবপাশে। সবকিছুই তখন হোমার থেকে প্রবাহিত হতো, আবার হোমারেই ফিরে যেত। এই একই কথা, রূপক অর্থে, আমাদের আজকের পৃথিবীর সংস্কৃতি-সমাজ-রাজনীতির জন্যও প্রযোজ্য।২৫ হোমার ও তার কীর্তি: সারসংক্ষেপ যে সমস্ত পাঠকের এত দীর্ঘ ভূমিকা পড়ার মতো সময় ও ধৈর্য নেই, তাদের জন্য এ-অংশে থাকছে হোমার ও তার
bn
সৃষ্টি বিষয়ক এই ভূমিকাটির সংক্ষিপ্ত এক রূপ। অন্য সব পাঠকের জন্যও মূল 'ভূমিকা'র বিশদ অংশগুলোয় প্রবেশের আগে এই অংশটি সারসংক্ষেপ হিসেবে কাজ করবে। হোমার (Homeros) প্রাচীন গ্রিসের দুই সর্বপ্রাচীন মহাকাব্যের কথিত স্রষ্টা—ইলিয়াড ও অডিসি। গ্রিকরা নিজেরাও চিরকালই সন্দিহান ছিল যে হোমার নামের কেউ আদতেই ছিলেন কিনা এবং থাকলেও তিনি কোন্ সময়কালের, তা নিয়ে। এই সব সন্দেহের সাগর পেরিয়ে এখন বরং সাধারণভাবে এটাই বিশ্বাস করা হয় যে, যদি হোমার নামে বাস্তবে কেউ থেকেও থাকেন, তবু তিনি আমাদের হাতে আছে যে ইলিয়াড ও অডিসি, সে দুটোর সাজানো-গোছানো এবং সম্পাদনার চেয়ে বেশি কাজ বোধহয় করেননি। ১৯৩০ সালে আমেরিকান গবেষক মিলম্যান প্যারি ও আলবার্ট বি লর্ড বলকান অঞ্চলের চারণকবিদের কাব্যের প্রকৃতি নিয়ে গবেষণা করে আমাদের জানালেন যে, হোমারের কাব্যগুলি বাচনিক কবিতারই (oral poetry) ঐতিহ্য ধারণ করে আছে, যে ঐতিহ্য অনুযায়ী চারণকবিরা বা সুরকাররা (rhapsodes) দীর্ঘ কাব্যের সুদীর্ঘ সব অংশ মুখস্থ করে রাখতেন এবং স্মৃতি থেকে তা পাঠ করতেন জড়ো হওয়া বিরাট শ্রোতৃম-লীর সামনে কিংবা রাজা ও গোত্রপতিদের দরবারে। এই যুগান্তকারী তত্ত্ব মেনে নিলে এটাও মানতে হয় যে খ্রিস্টপূর্ব ১২০০ থেকে ১১০০ সালের মধ্যে সংঘটিত ট্রোজান যুদ্ধ বিষয়ক এক কাব্য মানুষের মুখে মুখে, বংশ থেকে বংশ পরম্পরায় এমনিতেই জারি ছিল, যা পরে হয়তো হোমার নামের অত্যন্ত মেধাবী ও জ্ঞান-প্রজ্ঞা-চিন্তায় সমৃদ্ধ একজন মানুষ খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম থেকে সপ্তম শতকের কোনো এক সময়ে সার্বিক সংগ্রহ, সম্পাদনা ও পুনর্গঠনের কাজটি করেন। আমাদের ইলিয়াড ও অডিসির, যদি ব্যাপারটা মিলম্যান প্যারির তত্ত্ব মোতাবেক ঘটে থাকে, আদিতম কিছুটা গোছানো রূপ হয়তো ওটাই ছিল। সে অর্থে হোমার নামের সেই লোকই যে এর স্রষ্টা তা পরোক্ষভাবে দাবি করাই যায়। চার-পাঁচশ বছর ধরে নানা অঞ্চলের নানা চারণকবির মুখে মুখে যে মহাকাব্য ছড়িয়ে ছিটিয়ে নানা রূপে টিকে ছিল, তার গোছানোর ও সম্পাদনার কাজটা, লিখন-প্রচলনের আগের সেই যুগে, নিঃসন্�
bn
�েহে বিরাট-বিশাল এক কাজ ছিল বৈকি। হোমেরিক কাব্যের কোনো কোনো অংশ একটা আরেকটার চেয়ে আগের বলে ধরা হয়—যেমন আমরা মোটামুটি নিশ্চিত যে, ইলিয়াড সৃষ্টি হয়েছিল আগে আর অডিসি পরে, কারণ অডিসির ভেতরে ইলিয়াড-এ ঘটে যাওয়া অনেক ঘটনার রেফারেন্স আছে, কিন্তু এর উল্টোটা সত্য নয়। গবেষকদের অভিমত, এই ইলিয়াড-এর কোনো কোনো অংশ আবার তথাকথিত ট্রোজান যুদ্ধেরও আগের সৃষ্টি (১১৮৪ খ্রিস্টপূর্ব সনকে ধরা হয় ট্রোজান যুদ্ধের বছর হিসেবে, কিন্তু প্রতœতাত্ত্বিকেরা এখন আবার দাবি করছেন যে ট্রোজান যুদ্ধ ঘটেছিল খ্রিস্টপূর্ব ১২২০ সনে)। এরই উল্টো দিকে, গবেষকেরা এটাও মনে করেন যে এই ইলিয়াড-এর (এবং অডিসিরও) কোনো কোনো অংশ আবার অনেক পরের (আগের অংশগুলির তুলনায় প্রায় পাঁচশ বছর পরের) সৃষ্টি। হোমার এই কালিক বিচারে আগের ও পরের, নানা কালপর্বের, মুখে মুখে নির্মিত দুই দীর্ঘ কবিতার নানা অংশকে একত্রে গাথলেন খ্রিস্টপূর্ব ৭০০ সনের কাছাকাছি গিয়ে। এখন যা কিছু আমরা হোমারের সৃষ্টি বলে জানি, তার সবই গ্রিক ভাষার আয়োনিক (Ionic) ডায়ালেক্টের (dialect; ভাষার আঞ্চলিক রূপ) এক প্রাচীন রূপ দিয়ে গড়া। এখন যা পশ্চিম তুরস্ক, সে অঞ্চলেই চল ছিল গ্রিক ভাষার এই আয়োনিক আঞ্চলিক রূপের। সে কারণে গবেষকদের অভিমত, হোমার গ্রিসের মূল ভূখ-ের লোক নন, তিনি এশিয়া মাইনরের (তুরস্ক ছিল যার অংশ) কেউ ছিলেন। গ্রিসের সাতটি শহর—মূল ভূখন্ডের এবং একই সঙ্গে ঈজিয়ান সাগরের কিছু দ্বীপ—হোমারের জন্মস্থানের দাবিদার। প্রথাগত বিশ্বাস এটাই যে, হোমার অন্ধ ছিলেন। এই ধারণার পেছনে আছে তথাকথিত 'হোমেরিক স্তোত্রগীত' (Homeric Hymns)-এর একটি অংশ। জেনে রাখা ভালো, 'হোমেরিক স্তোত্রগীত' তেত্রিশটি কবিতার এক সংকলন যেখানে এক অন্ধ কবি বন্দনা জানাচ্ছেন গ্রিক দেবদেবীদের উদ্দেশে। একথা সত্যি যে, সে যুগের অনেক চারণকবি ও গীতিকার বাস্তবেই অন্ধ ছিলেন। অন্ধ মানুষদের হয়তো পেশাই ছিল বীণা বাজাতে বাজাতে গান শুনিয়ে ভিক্ষা করা, আর তাদের সে গানই ছিল আমাদের আজকের এই ইলিয়াড বা অডিসি। ইলিয়াড ও অডিসি মহাকাব্যদু
bn
টো যার যার মতো করে স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং তারা দুটো মিলে আবার একসঙ্গে একটা ইউনিটের মতো। তারপরও বিষয়বস্তু ও টোনের দিক থেকে এ দুই মহাকাব্য সম্পূর্ণ ভিন্ন চারিত্রের। ইলিয়াড-এর বিষয়বস্তু ট্রোজান যুদ্ধ নয়, বরং এটা ট্রোজান যুদ্ধের শেষদিকের মাত্র পঞ্চাশ দিনের এক কাহিনী, যা বর্ণনা করতে গিয়ে কবি তার আগের দশ বছরে ঘটে যাওয়া ট্রোজান যুদ্ধের নানা প্রসঙ্গের অবতারণা করেছেন কখনও কখনও। ট্রোজান যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল আনুমানিক ১১৮৪ খ্রিস্টপূর্ব সালে, আর—আগেই যেমন বলেছি—ইলিয়াড একত্রে গাথা হয় আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৭০০ বা ৬০০ সালের দিকে। ট্রোজান যুদ্ধের দুটি পক্ষ ছিল: একদিকে গ্রিকরা, অন্যদিকে ট্রোজানবাহিনী ও তাদের মিত্রেরা, আর এর ঘটনাস্থল ছিল ট্রোয়াড অঞ্চল (ট্রয় শহরের আশেপাশের অঞ্চলকে বলা হয় ট্রোয়াড; অবস্থান তুরস্কের উত্তর-পশ্চিমে, আনাতোলিয়ায়)। প্রসঙ্গত ট্রয়ের অধিবাসীদেরকে বলা হতো ট্রোজান। গ্রিক-ট্রোজান এই দশ বছরব্যাপী যুদ্ধের পেছনের পোশাকি কারণ ছিল ট্রয়ের যুবরাজ প্যারিস কর্তৃক গ্রিসের স্পার্টার রানি হেলেনের অপহরণ। হেলেন ছিল স্পার্টার রাজা মেনেলাসের স্ত্রী, আর মেনেলাস ছিল মাইসিনির রাজা আগামেমননের ছোট ভাই। রানির অপহরণে অপমানিত, ক্ষুব্ধ গ্রিকরা তাদের এই রানিকে দেশে ফিরিয়ে আনতে এবং ট্রোজানদের এই ঘৃণ্য কাজের উচিত শিক্ষাটি দিতে প্রায় বারোশত জাহাজ নিয়ে জড়ো হলো ট্রয়ের উপকূলে, ট্রয় নগর গুঁড়িয়ে দেবার উচ্চাকাঙ্খা বুকে পুষে। প্রতিশোধপরায়ণ এই বাহিনীর সেনাধ্যক্ষ আগামেমনন, আর অ্যাকিলিস তাদের সেরা যোদ্ধা। ইলিয়াড-এর কাহিনী গ্রিক বনাম ট্রোজানবাহিনীর মধ্যেকার সংগ্রামের চাইতে অনেক বেশি গ্রিক বীর অ্যাকিলিসের দুই পর্বের দুই ক্রোধ দিয়ে গড়া: প্রথমে সে ক্রোধান্বিত তারই রাজা আগামেমননের প্রতি, আর পরে সে ক্রোধে ফুঁসছে সেরা ট্রোজান যোদ্ধা হেক্টরের ওপরে, কারণ হেক্টর তার প্রিয়তম বন্ধু প্যাট্রোক্লাসকে খুন করেছে। ট্রোজান যুদ্ধকে পশ্চাৎপটে রেখে ইলিয়াড তাই যতটা না জাতিতে জাতিতে এক যুদ্ধে
bn
র গাথা, তার চেয়ে বেশি এর কয়েকটি প্রধান চরিত্রের মধ্যেকার দ্বন্দ্ব-সংঘাতের বিবরণ। আর যদিও যুদ্ধ এ মহাকাব্যের সবথেকে বেশি অংশ জুড়ে আছে, তবু এতে যুদ্ধের রক্তপাত ও নৃশংসতার বাইরে গিয়ে রয়েছে নিজস্ব এক উচ্চাঙ্গের টোন, এক অভিজাত, পরিশীলিত, মার্জিত চেহারা, যা সাক্ষ্য দেয় গ্রিক সভ্যতার ক্লাসিক্যাল যুগ পূর্ববর্তী ধনী ও অভিজাত সম্প্রদায়ের রুচি-পছন্দেরই। এ মহাকাব্যের ইতি ঘটে অ্যাকিলিসের হাতে ট্রোজান হেক্টরের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে। আমরা দেখি অ্যাকিলিস হেক্টরের মরদেহ পুরো ট্রোজান জাতির সামনে দিয়ে টেনে-হিঁচড়ে গ্রিক শিবিরের দিকে নিয়ে যাচ্ছে, যে মরদেহ শেষে সে ফেরত দেবে হেক্টরের পিতা প্রায়ামের কাছে। ইলিয়াডেই আমরা জানতে পারি যে, অল্প কদিনের মধ্যেই অ্যাকিলিসেরও মৃত্যু ঘটবে, ট্রয় নগরের পতন হবে ইত্যাদি, কিন্তু ইলিয়াড-এ সেসবের কিছুই নেই, নেই বিখ্যাত 'ট্রোজান ঘোড়া'র প্রসঙ্গও। ইলিয়াড সে-সবকিছুর পূর্বসংকেত রেখে শেষ হয় হেক্টরের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার বিবরণ রেখে। ইলিয়াড-এর ঘটনা পরম্পরা কোনো ঐতিহাসিক ঘটনার নিখুঁত বিবরণ নয় নিশ্চয়ই। গবেষকদের অভিমত, ট্রোজান যুদ্ধের মতো কোনো যুদ্ধ আসলেই সংঘটিত হয়েছিল একদিন; কিন্তু হেলেন নামের এক নারী তার পেছনের কারণ ছিল কি না, বা সেই যুদ্ধটি দুই ভিন্ন জাতির লোকদের মধ্যে (গ্রিকরা বনাম এশিয়া মাইনরের ট্রোজানরা) ঘটেছিল কি-না, সে বিষয়ে তারা নিশ্চিত করে কিছুই বলতে পারছেন না। ইতিহাসবেত্তাদের অবশ্য বিশ্বাস, এ-যুদ্ধ দুই ভিন্ন জাতির মধ্যে ঘটেনি, ঘটেছিল খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় সহস্রাব্দে প্রথমদিককার গ্রিকদের (যাদের আমরা মাইসিনিয়ান গ্রিক নামে চিনি) দুই দলের মধ্যে; আর সে যুদ্ধের কারণ ছিল কোনো নারী নয়, বরং কৃষ্ণ সাগর অভিমুখে প্রবাহিত সংকীর্ণ পানিপথের (যার নাম হেলেস্পন্ট) নিয়ন্ত্রণ ও কর্তৃত্ব লাভের বিষয়টা। ইতিহাসবেত্তাদের এসব অভিমতের পেছনেও জোরালো কোনো ঐতিহাসিক বা প্রতœতাত্ত্বিক প্রমাণ যে রয়েছে, তেমন নয়। এই ইতিহাসবেত্তারাই বর্তমানে চালু ধারণাটিকে প্রতিষ্ঠিত ও পোক্ত করেছেন যে
bn
, ট্রোজান যুদ্ধ যতটা না ছিল এক নারীর অপহরণ বিষয়ক আপাত হাস্যকর এক কারণের ওপর দাঁড়ানো কোনো ঘটনা, তার চেয়ে অনেক বেশি ছিল ঐ অঞ্চলে সাম্রাজ্য বিস্তার ও আধিপত্য প্রতিষ্ঠার জন্য গ্রিকদের রাজনৈতিক উচ্চাকাক্সক্ষার প্রকাশ। অন্য মহাকাব্য অডিসি-র প্রসঙ্গে বলতে হয়, কবি এই বাচনিক কবিতাটি (ড়ৎধষ ঢ়ড়বস) জড়ো করে একত্রে গাঁথেন ইলিয়াড গাঁথা হয়ে যাওয়ার অনেক পরে। এই অনুমানের পেছনে দুটি শক্ত কারণ আছে: এক. আগেই যেমন বলেছি, অডিসি-তে রয়েছে ইলিয়াডের নানা ঘটনার উল্লেখ, আর এতে বলাই আছে যে, এখানে ইলিয়াড-এর অন্যতম নায়ক অডিসিয়ুস বাড়ি ফিরে যাচ্ছে ট্রোজান যুদ্ধের শেষে; দুই. অডিসিতে কবির ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল সম্বন্ধে অনেক বেশি জানাশোনা স্পষ্ট লক্ষ করা যায়। গ্রিকদের এ-অঞ্চল সম্বন্ধে এতটা প্রগাঢ় জ্ঞান লাভ হয় খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম শতকে গ্রিকরা ভূমধ্যসাগর অঞ্চলে নানা উপনিবেশ প্রতিষ্ঠা এবং দ্বীপ ও রাজ্যগুলির সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক স্থাপনের পরেই। অন্য কথায়, অডিসি-তে এ অঞ্চল বিষয়ক যে বিশদ জ্ঞানের দেখা মেলে, তা অষ্টম শতকে গ্রিক সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটার আগে কারও পক্ষে লাভ করা সম্ভব ছিল না। অতএব মানুষের মুখে মুখে ইলিয়াড সৃষ্টি হতে থাকার শুরু যেখানে খ্রিস্টপূর্ব বারোশত সালের দিকে, সেখানে অডিসিরটা অষ্টম শতকের কিছু আগে পরে। অডিসি ট্রোজানযুদ্ধ শেষে গ্রিক বীর অডিসিয়ুসের ট্রয় থেকে বাড়ি ইথাকায় ফেরার এক দশ বছরব্যাপী দীর্ঘ সংগ্রামের অ্যাডভেঞ্চারমূলক উপাখ্যান। সমুদ্রপথে তার এই দশ বছরের বিপদসংকুল সফর তাকে নিয়ে যায় দূর পশ্চিমের হেসপিরিদেস (সম্ভবত এখনকার জিব্রাল্টার) থেকে শুরু করে এমনকি মৃত্যুর পরের জগতেও, যেখানে তার সঙ্গে দেখা হয় অনেক মৃত বন্ধুর আত্মার, যেমন অ্যাকিলিসের। শেষমেশ অডিসিয়ুস ঘরে ফেরে, তার ঘর গ্রিসের পশ্চিম উপকূলের ইথাকা; এবং সে তার অবর্তমানে তার স্ত্রী পেনেলোপিকে বিশ বছর ধরে উত্যক্ত করতে থাকা প্রেমপ্রত্যাশীদেরকে একে একে হত্যা করে স্ত্রী পেনেলোপি ও পুত্র টেলেমেকাসের সঙ্গে একত্রিত
bn
হয়। ইলিয়াড একটি ট্র্যাজেডি (বিশ্বসাহিত্যের প্রথম ট্র্যাজেডি) আর অডিসি—তার সুখে ভরা সমাপ্তির মধ্য দিয়ে—এক অ্যাডভেঞ্চার গাথাভিত্তিক বা রূপকথাসুলভ কমেডি। গ্রিকরা এই ইলিয়াড ও অডিসি-র পাশাপাশি আরও কিছু কাজকে দাবি করেছেন হোমার বা হোমেরিদে-র (Homeridae—হোমার সম্প্রদায়; আক্ষরিক অর্থে 'হোমারের পুত্রেরা') সৃষ্টি হিসেবে। এর মধ্যে আছে 'ট্রোজান মহাকাব্য চক্র' (Trojan Epic Cycle) যা গঠিত মোট আটটি (মতান্তরে বারোটি) মহাকাব্য নিয়ে। এই আটটিরই দুটি হচ্ছে টিকে থাকা এপিক—ইলিয়াড ও অডিসি; যেখানে অন্য ছয়টি টিকে আছে ¯্র্েরফ সামান্য কিছু খ-াংশের ওপর ভিত্তি করে। ওই ছয়টির বিষয়বস্তু ইলিয়াড-এর আগের ও পরের ট্রোজান যুদ্ধের নানা কাহিনী, নানা ঘটনা, যেগুলি ইলিয়াড-এ স্থান পায়নি। হোমারের সৃষ্টি হিসেবে আরও ধরা হয় Homeric Hymns-কে (হোমারের স্তোত্রগীতি) যার কথা আগেই বলেছি, এবং সেইসঙ্গে তিনটি প্যারোডিকে: 'The Margites'; 'The Cercopes' (অর্থাৎ Monkey-Man বা বাঁদর-মানুষ); এবং 'The Batrachomyomachia' (Battle of the Frogs & Mice; ব্যাঙ ও ইদুঁরের যুদ্ধ)। এই তিন প্যারোডির প্রথম দুটির স্রেফ সংক্ষিপ্ত কিছু খ- টিকে আছে। এ সবকিছুই, হোমারবিদদের অভিমত, হোমার ইলিয়াড ও অডিসি-কে তাদের বর্তমান রূপ দেবার অনেক পরের কাজ। এগুলির সৃষ্টির কাল হিসেবে ধরা হয়ে থাকে সপ্তম থেকে পঞ্চম খ্রিস্টপূর্ব শতককে, অর্থাৎ এ দুইশ বছরের মাঝের কোনো এক কালকে। একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা এই যে, হোমারের কাব্যগুলি, তাদের অন্তর্গত অভিঘাত ও অবস্থানের দিক থেকে, গ্রিকদের কাছে ছিল বাইবেল বা কোরানের মতো। এই কাব্যগুলিতেই তারা খোদা বা ঈশ্বর বলে যা কিছুকে বিশ্বাস করতো তার সবকিছুর সম্মিলন আছে। বাইবেলের খোদা বা নবীদের মতোই অবস্থানে রয়েছে এই মহাকাব্য দুটির জিউস, হেরা, অ্যাথিনা, অ্যাপোলো, হারমিস ও অন্যেরা, যারা বাস করতো উত্তরপূর্ব গ্রিসের অলিম্পাস পর্বতের চূড়ায়। ইলিয়াড ও অডিসির এভাবে প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায় ধর্মগ্রন্থের স্থান নিয়ে দেবার দিকটি আমাদের ভুলে গেলে চলবে না। এ অর্থে, ইলিয়াড নামের রাজনৈতিক উপাখ্যানটির এক ধর্মতাত্ত্বিক দিকও আছে, যেমন আছে অডিসি নাম
bn
ের অ্যাডভেঞ্চারটির। হোমার পরবর্তীকালের গ্রিক এবং অন্যান্য ইউরোপীয় সাহিত্য ও শিল্পকলায় বিরাট প্রভাব রাখেন। গ্রিক ও রোমান সাহিত্যিকেরা হোমারের ইলিয়াড ও অডিসিকে যে কী বিশাল সম্মানের আসনে রেখেছিলেন, তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ তাদের কেউই, একবারের জন্যও, অ্যাকিলিস-হেক্টর-অডিসিয়ুসের এই কাহিনীদুটোর কোনো পুনর্গঠন বা পুনর্লিখন করেননি, যদিও আমরা তাদেরকে হরহামেশা দেখেছি বাকি সব গ্রিক বীর ও দেবদেবীর কাহিনীগুলো নিয়ে কবিতা, নাটক বা ইতিহাসের বই লিখতে। ইলিয়াড ও অডিসির সম্মান ও অবস্থান পবিত্র ধর্মীয় গ্রন্থগুলোর মতো এক উচ্চাসনে ছিল বলেই এ দুটোতে কখনোই হাত দেননি তারা। খ্রিস্টপূর্ব ৭৭৬-৭০০ সালের দিকে (বিখ্যাত ইতিহাসবিদ হেরোডোটাসের মতে হোমারের জন্মসাল খ্রিস্টপূর্ব ৮৫০) গ্রিসে প্রথম চালু হয় লিখনের। এর আগে (খ্রিস্টপূর্ব ১১০০ সালের দিকে) ছিল মাইসিনিয়ান হস্তলিপি, যার নাম Linear B, কিন্তু তা ঠিক 'লিখন' (বা writing)-এ ব্যবহৃত হতো কি না এবং মাধ্যম হিসেবে লিখনের বিস্তার তখন কতটা ছিল সেসব নিয়ে ভাষাতাত্ত্বিকদের মধ্যে বিরাট দ্বিমত রয়েছে। যা হোক, ৭৭৬-৭০০ সালের দিকে ফিনিশিয়ান বর্ণমালার এক আদি রূপ আসে, এবং গবেষকদের বিশ্বাস যে এ সময়েই শুরু হয়ে যায় হোমারের এই স্মৃতিনির্ভর মহাকাব্যদুটির প্যাপিরাস কাগজে লিখে ফেলা। পরে খ্রিস্টপূর্ব ২০০ সালের দিকে আলেকজান্দ্রিয়ান টেক্সটে (Alexandrian Vulgate) লিখে ফেলা হলো এ দুই মহাকাব্য। মিশরের আলেকজান্দ্রিয়ার গ্রন্থাগারিকেরা অনেক গবেষণা ও যাচাই-বাছাইয়ের পরে দাঁড় করালেন এ দুই মহাকাব্যের নতুন দুটি রূপ যেগুলি আমাদের হাতে থাকা বর্তমান ইলিয়াড ও অডিসি-র খুবই কাছাকাছি কিছু। ঠিক এ-সময়েই এ দুই মহাকাব্য বিন্যস্ত হলো চব্বিশটি করে পর্বে, পর্বগুলির শিরোনাম হিসেবে দেওয়া হলো গ্রিক বর্ণমালার এক একটি করে বর্ণ। জেনোডোটাস, আরিস্তোফানেস ও অ্যারিস্টারকাস নামের তিন আলেকজান্দ্রিয়ান হোমারবিদ শুধু যে মহাকাব্যদুটোর আধুনিক রূপটা দিলেন এবং মিশরের প্যাপিরাসে তাদেরকে লিপিবদ্ধ করলেন, তা-ই নয়; সেইসঙ্গে তারা তাদের পৃষ্ঠাগুলোর
bn
মার্জিনে লিখে রাখলেন অমূল্য সব টীকা, ভাষ্য, ব্যাখ্যা, বিবৃতি, যাদেরকে সম্মিলিতভাবে বলা হয় scholia (স্কলাইয়া)। এসব স্কলাইয়ার মধ্যে অ্যারিস্টারকাসের লেখা স্কলাইয়াগুলির বড় অংশ আজও টিকে আছে। অ্যারিস্টারকাস আরও একটি বড় কাজ করেন: তিনি দু মহাকাব্য থেকেই বেশ কিছু পঙ্ক্তি ঝেড়ে ফেলে দেন সেগুলো হোমার-উত্তর কালের চারণকবি বা রাজকবিদের যার যার স্বার্থসংশ্লিষ্ট সংযোজন ছিল, এই সিদ্ধান্তে এসে। এ-সময় থেকেই (খ্রিস্টপূর্ব ২২০ থেকে ১৫০ সাল) ইলিয়াড-এর লাইন সংখ্যা ১৫,৬৯৩ এবং অডিসি-র ১২,১০৬। অ্যারিস্টারকাসের এই বিশাল কাজটির প্রায় বারো শ বছর পরে (৯৫০ খ্রিস্টাব্দে) তৈরি হলো ইলিয়াড-এর সবচেয়ে বিখ্যাত প্রাচীন পা-ুলিপি ভেনেটাস-এ (Venetus A)। অ্যারিস্টারকাস ও আলেকজান্দ্রিয়ার গবেষকদের স্কলাইয়াগুলি, আগেই যেমন বলেছি, পুরোপুরি আমাদের হস্তগত হয়নি কোনোদিন। এদের বদলে আমাদের হাতে ভেনেটাস-এ-ই আছে প্রাচীনতম পা-ুলিপি হিসেবে। ১৭৮৮ সালে ফরাসি গবেষক ভিলোইসঁ প্রথমবারের মতো লোকচক্ষুর অন্তরালের এই ভেনেটাস-এ পা-ুলিপি প্রকাশ করলেন, আর সেইসঙ্গে শুরু হয়ে গেল আধুনিক হোমার-গবেষণার যুগ। এর মাত্র সাত বছরের মাথায় জার্মান প-িত ফ্রেডেরিখ অগাস্ট উলফ্ লিখলেন তার চৎড়ষবমড়সবহধ ধফ ঐড়সবৎঁস ('হোমারে প্রবেশিকা') এবং আধুনিক যুগে প্রথমবারের মতো উসকে দিলেন হোমেরিক কোশ্চেনগুলি: কে হোমার? মানুষের মুখে মুখে, স্মৃতির ওপর ভর করে টিকে থাকা এ দুই দীর্ঘ মহাকাব্যের লিখিত টেক্সট কতোটা মূলানুগ আর কতোটা শিক্ষিত মানুষদের রুচিবোধের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে পরিমার্জিত ও পরিবর্তিত? আদি হোমারের আদি মহাকাব্যদুটি কি ভেনেটাস-এ পা-ুলিপির সঙ্গে মেলে বা মিলতে পারে, যেখানে প্রথমটার স্রষ্টা ভিক্ষা করে বেড়ানো চারণকবিরা, আর দ্বিতীয়টার আলেকজান্দ্রিয়ান শিক্ষিত গবেষকেরা? উলফ্-এর গবেষণা-উদ্ভূত এই বিতর্ক থেকেই জন্ম হলো দুই ভিন্নধারার হোমারবিদদের: একদিকে অ্যানালিস্টরা (Analyst) যারা বলেন, এ দুই মহাকাব্য কোনো একক মানুষের কাজ নয়, হোমা�
bn
� নামের মানুষটি স্রেফ মিথ বা চারণকবিতার ঐতিহ্যেরই প্রতীকী এক নাম; অন্যদিকে ইউনিটারিয়ানরা (Unitarian) যাদের মতে এ-দুই মহাকাব্য দীর্ঘ শতাব্দীর বাচনিক গাথার কংকালের ওপর দাঁড়ানো অবশ্যই, কিন্তু সেই কংকালদুটোকে একজন মানুষের একটা মাথাই এর বর্তমান রূপটি দিয়েছে, অর্থাৎ এ মহাকাব্যদুটোর ভেতরকার সংহতি, রেফারেন্স, ক্রস-রেফারেন্স, শব্দচয়ন, প্রকরণশৈলী এতোখানিই একত্র আসঞ্জনশীল (coherent) যে এরা একের অধিক কবির সৃষ্টি, এমনটা হওয়া সম্ভবই নয়। উলফের বিতর্কের পঁচাত্তর বছর পরে, ১৮৭০ সালে, ধনাঢ্য জার্মান ব্যবসায়ী হেইনরিখ শ্লিয়েমান আধুনিক তুরস্কের ঈজিয়ান সাগর উপকূলের হিসারলিকে 'ট্রয় প্রোজেক্ট' নামের বিখ্যাত প্রত্নতাত্ত্বিক খনন শুরু করলেন। তার বারো বছর খননের পরে বিশ্ববাসী সাক্ষাৎ পেল অনেকগুলি ট্রয় নগরীর এবং রাজা প্রায়ামের অনেক সম্পদের। তবে শ্লিয়েমানের খননের এই উপসংহার নিয়ে বিতর্ক আজও আছে। মধ্যযুগে যখন ছাপাখানার উদ্ভাবন হলো তখন হোমারের মহাকাব্যদুটিই ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে একেবারে প্রথমদিককার ছাপা হওয়া কয়েকটি বইয়ের অন্যতম। ১৪৮৮ সালে ইতালিতে, গ্রিকভাষায়, প্রথম বের হলো ছাপার অক্ষরে হোমার। আর ১৯০২ সালে এসে, আরও আধুনিক গবেষণা উপাদানের সুযোগ সুবিধা নিয়ে, প্রতিষ্ঠিত হলো ইলিয়াড ও অডিসি-র চূড়ান্ততম গ্রিক পা-ুলিপি, যার নাম হয়ে গেল 'অক্সফোর্ড ক্লাসিক্যাল টেক্সট'। ডি. বি. মনরো ও টি. ডব্লু. অ্যালেনের দাঁড় করানো এই টেক্সটটিই অধিকাংশ ইংরেজি অনুবাদের মতো আমাদের হাতের এই বাংলা অনুবাদেরও ভিত্তি। বিংশ শতাব্দীতেই, 'অক্সফোর্ড ক্লাসিক্যাল গ্রিক টেক্সট' প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি, ঘটল হোমার গবেষণায় আরেকটি বড় ঘটনা। ১৯৩৩-১৯৩৫ সালে আমেরিকান গবেষক মিলম্যান প্যারি ও অ্যালবার্ট বি. লর্ড অধুনালুপ্ত যুগোশ্লাভিয়ার চারণকবিদের ওপরে গবেষণার পরে জানালেন যে, হোমারের কবিতা চারিত্রে মৌখিক বা বাচনিক কবিতা (oral poetry), এবং সেইসঙ্গে চারণকবিরা কীভাবে তাদের স্মৃতির ভা-ারে থাকা ফরমুলা বা গৎবাঁধা শব্দ, বাক্যাংশ, বাক্য নিয়ে এস�
bn
� কবিতা আবৃত্তি করে থাকেন তা-ও দেখালেন এরা দুজন। ১৫৯৮ সালে জর্জ চ্যাপম্যান প্রথম ইংরেজিতে ইলিয়াড অনুবাদ করার পরে আজ পর্যন্ত এর প্রায় ৩১৫টি অনুবাদ হয়েছে ইংরেজি ভাষায়। হোমারের দুটি মহাকাব্যেরই কাব্যানুবাদ করেছেন দার্শনিক টমাস হবস্ থেকে নিয়ে আলেকজান্ডার পোপ, এ. টি. মারে থেকে বর্তমানকালের রবার্ট ফ্যাগলস্ পর্যন্ত অনেকেই। আর এর গদ্য অনুবাদও হয়েছে বেশ কটা, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ল্যাঙ-লিফ-মায়ার্স (Andrew Lang, Walter Leaf, Ernest Myers), স্যামুয়েল বাটলার ও ই. ভি. রিউয়েরটি। মূলের প্রতি বিশ্বস্ততার নিরিখে আজ পর্যন্ত তালিকার সবচেয়ে উপরে আছে তিন ইংরেজি অনুবাদ, তিনটিই কাব্যে: এ. টি. মারে, রিচমন্ড ল্যাটিমোর ও অ্যান্থনি ভেরিটি। 'অক্সফোর্ড ক্লাসিক্যাল গ্রিক টেক্সট'-এর পাশাপাশি এ তিনটি আক্ষরিক অনুবাদকেই অনুসরণ করা হয়েছে ইলিয়াড-এর এই বাংলা অনুবাদে।<|end_of_text|>খাশোগি হত্যা : অপারেশনের বিষয়টি জানতেন না যুবরাজ আন্তর্জাতিক / ২০১৮-১০-২২ ১১:৩৬:০৩ সাংবাদিক জামাল খাশোগিকে হত্যা করা 'মারাত্মক ভুল' বলে মন্তব্য করে সৌদি আরব বলেছে, এ হত্যাকাণ্ডে যে টিম জড়িত ছিল তাদের ব্যাপারে কিছুই জানতেন না যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। এমনকি খাশোগির মরদেহ কোথায় রয়েছে সে বিষয়েও অবগত নয় দেশটি। রোববার মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেয়া একটি বিশেষ সাক্ষাৎকারে সাংবাদিক খাশোগির হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আদেল আল জুবায়ের। এ হত্যাকাণ্ডে সৌদি যুবরাজের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করে তিনি বলেন, 'অপারেশন সম্পর্কে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের কিছুই জানা ছিল না। এমনকি গোয়েন্দা সংস্থার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাও বিষয়টি জানতেন না।' তিনি আরও বলেন, 'তাকে (খাশোগি) তুরস্কের সৌদি কনস্যুলেটের ভেতরে হত্যা করা হয়েছে। তবে তাকে কীভাবে হত্যা করা হয়েছে, সে বিষয়ে আমাদের বিস্তারিত জানা নেই। আমরা এ-ও জানি না তার মরদেহ এখন কোথায় আছে।' 'তবে আমরা এ ঘটনার সত্য উদঘাটন করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আমরা আরও প্রতিজ্ঞ যারা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত তাদের দৃষ্টান্তমূলক
bn
শাস্তির আওতায় আনা হবে'-যোগ করেন সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী। আল জুবায়েরই প্রথম কোনো জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তা যিনি এ হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরলেন। এর আগে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে সাংবাদিক খাশোগির হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি অস্বীকার করে আসছিল সৌদি। শনিবার প্রথম বিষয়টি স্বীকার করে নেয় দেশটি। সাক্ষাৎকারে সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ হত্যাকাণ্ডকে 'বড় এবং মারাত্মক ভুল' বলে মন্তব্য করেন এবং খাশোগির পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, 'যার এ হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছেন তারা তাদের ওপর অর্পিত ক্ষমতা বহির্ভুত কাজ করেছেন। এবং তারা তার (খাশোগি) কাছের কেউ ছিল না। এটা এমনই একটা অপারেশন ছিল যেখানে শুধু অসৎ প্রকৃতির লোকই অংশ নিয়েছেন।' এ হত্যাকাণ্ডকে ঘরে সৌদি-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়েও কথা বলেন সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদির দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ঐতিহাসিক ও কৌশলগত।....আমি বিশ্বাস করি যখন তদন্ত শেষ হবে, সত্য বেরিয়ে আসবে, লোকজন জানতে পারবে আসলে এ ঘটনায় কারা জড়িত ছিল এবং দেখবে এসব ব্যক্তিকে শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে এবং এ ধরনের ঘটনার যেন পুনরাবৃত্তি না হয় সেজন্য আইন করা হয়েছে, তখন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আবারও পালে হাওয়া লাগবে।' ৫৯ বছর বয়সী খাশোগির নিখোঁজের দুই সপ্তাহ পর্যন্ত চুপ থাকলেও শনিবার সৌদি আরবের পাবলিক প্রসিকিউটরের কার্যালয় থেকে এক বিবৃতি দেয়া হয়। এতে বলা হয়, কনস্যুলেটের ভেতরে কয়েকজনের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক থেকে মারামারি শুরু হয়। আর এতে প্রাণ যায় খাশোগির। তুরস্কের সরকারি কর্মকর্তাদের ধারণা, খাশোগির মরদেহ টুকরো টুকরো করা হয়েছে। তবে এক সৌদি কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, সাংবাদিক খাশোগিকে হত্যার পর তার মরদেহ একটি গর্তের মধ্যে ফেলে দেয়া হয় এবং সেখান থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য স্থানীয় এক কর্মচারীকে দায়িত্ব দেয়া হয়। কিন্তু খাশোগিকে নির্যাতনের পর শিরশ্ছেদ করা হয়েছে বলে যে অভিযোগ উঠেছে সে ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলে ওই কর্মকর্তা �
bn
�লেন, প্রাথমিক তদন্তে সে ধরনের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এদিকে ইস্তাম্বুলে সৌদি কনস্যুলেটে সাংবাদিক জামাল খাশোগি হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে সব সত্য প্রকাশ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। এ ক্ষেত্রে কোনো ধরনের লুকোচুরি করা হবে না বলে জানিয়েছেন তিনি। রোববার ইস্তাম্বুলে দেয়া এক ভাষণে এরদোয়ান বলেন, মঙ্গলবার (২৩ অক্টোবর) দলীয় বৈঠকে তিনি এ বিষয়ে 'খোলামেলা' কথা বলবেন। এরদোয়ান বলেন, কেন সেই ১৫ জন ইস্তাম্বুলে এসেছিলেন, কেন ১৮ জনকে আটক করা হয়েছে। সৌদি আরবকে এসব বিষয়ে বিস্তারিত বলতে হবে। গত ২ অক্টোবর ইস্তাম্বুল শহরে অবস্থিত সৌদি কনস্যুলেটে প্রবেশের পর নিখোঁজ হন জামাল খাশোগি। তিনি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজ নেয়ার জন্য সেখানে যান। তার প্রেমিকা হাতিস চেঙ্গিসকে বিয়ে করার জন্য এসব কাগজপত্রের প্রয়োজন ছিল। হাতিসকে কনস্যুলেটের বাইরে রেখেই তিনি ভেতরে প্রবেশ করেন। হাতিস সেখানে ঘণ্টার পর ঘণ্টার দাঁড়িয়ে থাকার পরেও খাশোগি আর ফিরে আসেননি। এরপর থেকেই জামাল খাঁশোগির আর কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি।<|end_of_text|>২৭ মে, ২০২২ ১০:৫৮ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাজ কুমার বিশ্বাসের স্ত্রী 'আত্মহত্যা' করেছেন। তার স্ত্রীর নাম অনামিকা (২১)। গত ২৩ মে সন্ধ্যায় অনামিকাকে মুমূর্ষু অবস্থায় রাজধানীর একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে বৃহস্পতিবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। বৃহস্পতিবার (২৭ মে) রাতে ডিএমপির তেজগাঁও থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) অখিল এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার থেকে থানায় মামলা করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। এসআই অখিল জানান, অনামিকা ঢাকা মহাখালীর ইউনিভার্সাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে বৃহস্পতিবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। জানতে পেরেছি, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তবে আত্মহত্যার কারণ জানতে পারিনি। তিনি আরও জানান, নিহত অনামিকার স্বামী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। এ ঘটনায় নিহতের পর
bn
িবার থেকে থানায় মামলা করা হয়েছে। এ ছাড়াও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ একটি অপমৃত্যুর (ইউডি) মামলাও করেছে। নিহতের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে। জানা যায়, ২২ মে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের ফারুকী পার্ক সংলগ্ন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাজ কুমার বিশ্বাসের সরকারি ডরমেটরিতে 'আত্মহত্যার চেষ্টা' করেন অনামিকা। পরে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় প্রথমে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে নেওয়া হয় শহরের নিউ ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতালে। সবশেষ তাকে ২৩ মে বিকেলে মহাখালীর ইউনিভার্সাল মেডিক্যালে রেফার্ড করা হয়। তবে তার আত্মহত্যার কারণ জানা যায়নি। নিউ ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের একজন (বাবুল মিয়া) জানান, অনামিকা সম্ভবত ফাঁসিতে ঝুলে ছিলেন। তাকে সদর হাসপাতালে নেওয়ার পর বলা হয়, আইসিইউ সাপোর্ট লাগবে। এরপর আমাদের এখানে আনা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকায় রেফার্ড করা হয়।<|end_of_text|>১৮০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করছে বিএনপি | 71kantho তৃণমূলের ১৮০ জন নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করছে বিএনপি। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে এসব নেতা উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। এদের বেশির ভাগই স্থানীয় পর্যায়ে প্রভাবশালী এবং দীর্ঘদিন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এদিকে সংরক্ষিত নারী আসনে এমপি মনোনয়ন দেয়ার পর বগুড়া-৬ উপনির্বাচনে অংশ নেয়ার বিষয়েও ইতিবাচক মনোভাব বিএনপির। তাই আগের অবস্থান থেকে সরে আসায় বহিষ্কৃতদের স্বপদে ফিরিয়ে আনার বিষয়টি যৌক্তিক মনে করছেন দলীয় হাইকমান্ড। ইতিমধ্যে তৃণমূলের অন্তত ৩০ নেতা বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের জন্য কেন্দ্রীয় দফতরে আবেদনও করেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী যুগান্তরকে জানান, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে যারা উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। এখন তাদের বিষয়টি ভাবা হচ্ছে। অনেকে ইতিমধ্যে বহিষ্ক
bn
ারাদেশ প্রত্যাহারের জন্য আবেদনও করেছেন। বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু যুগান্তরকে বলেন, দলের এমপিরা শপথ নিয়েছেন। সংরক্ষিত নারী আসনে এমপি হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। বগুড়া-৬ উপনির্বাচনেও অংশ নেয়ার কথা শুনছি। কোনো সিদ্ধান্তেই তো আমরা অটল থাকতে পারছি না। নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত ছিল। এজন্য উপজেলা নির্বাচনে যারা অংশ নিয়েছেন তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে। এখন সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হলে তাদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করাটাই স্বাভাবিক। দলটির দফতর সূত্রে জানা গেছে, দলের হাইকমান্ড বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের বিষয়ে ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্টদের কিছু নির্দেশনাও দিয়েছেন। দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করায় ভুল স্বীকার করে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের জন্য তাদের আবেদন করতে হবে। দলের শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ওই সূত্রটি। ইতিমধ্যে ৩০টিরও বেশি আবেদন দলের কেন্দ্রীয় দফতরে জমাও পড়েছে। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের পর থেকেই এটিকে 'ডাকাতি' ও 'প্রহসনের' নির্বাচন দাবি করে আসছে বিএনপি। এরপর ২৪ জানুয়ারি দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে বিএনপি আর কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না। ২৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের উপনির্বাচনেও অংশ নেয়নি বিএনপি। এরপর উপজেলা নির্বাচনেও অংশ নেয়নি দলটি। যদিও দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে অধিকাংশ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয় স্থানীয় নেতারা, যার কারণে তাদের বহিষ্কার করে বিএনপি। এর মধ্যে ২৬ ফেব্রুয়ারি ৯ জনকে, ২৮ ফেরুয়ারি ১০ জন, ১ মার্চ ১ জন, ৩ মার্চ ৮২ জন, ৫ মার্চ ৮ জনসহ বাকিদের ধাপে ধাপে বহিষ্কার করে দলটি। বিএনপির কেন্দ্রীয় এক নেতা জানান, দলের নির্বাচিত এমপিদেরও শপথ না নেয়ার সিদ্ধান্ত ছিল। কৌশলগত কারণে সেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হয়। এখন বগুড়া-৬ উপনির্বাচনে অংশ নেয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব নীতিনির্ধারকদের। সেক্ষেত্রে বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচনে অংশ না নেয়ার সিদ্ধান্ত থেকেও সরে �
bn
�সেছে দল। তাহলে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিয়ে যারা বহিষ্কার হয়েছেন তাদের বহিষ্কারাদেশ কেন প্রত্যাহার করা হবে না- এ নিয়ে ইতিমধ্যে প্রশ্ন তুলেছেন তৃণমূল নেতারা। সবকিছু বিবেচনা করেই হাইকমান্ড তাদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।<|end_of_text|>নবারুণ নতুন কেন্দ্রে সুষ্ঠুভাবে জেএসসি পরীক্ষা সম্পন্ন : মহিলা এমপির পরিদর্শণ - ডেইলি সাতক্ষীরা Home » নবারুণ নতুন কেন্দ্রে সুষ্ঠুভাবে জেএসসি পরীক্ষা সম্পন্ন : মহিলা এমপির পরিদর্শণ নিজস্ব প্রতিবেদক: কোনো রকম অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সম্পূর্ণ নকলমুক্ত পরিবেশে সুষ্ঠু ও শান্তিভাবে নতুন কেন্দ্র নবারুণ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে সম্পন্ন হয়েছে জেএসসি পরীক্ষা। সাতক্ষীরায় বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নবারুণ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্র হিসেবে স্বীকৃতি পায়। নতুন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত জেএসসি পরীক্ষা চলাকালে জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দীন, জেলা শিক্ষা অফিসার কিশোরী মোহন সরকার, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জাহিদুর রহমান সহ প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তারা পরিদর্শণ করেন। পরিদর্শণ শেষে প্রত্যেকেই কেন্দ্রটির অবকাঠামো, আসন বিন্যাস, নকলমুক্ত নান্দনিক পরিবেশ, কক্ষ পরিদর্শকদের আন্তরিকতা কর্তব্যপরায়নতা ও কর্মকর্তাদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে মুগ্ধ হন। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার কৃষিশিক্ষা পরীক্ষা চলাকালে কেন্দ্রটির প্রতিষ্ঠাতা সাতক্ষীরার সংরক্ষিত নারী সাংসদ মিসেস রিফাত আমীন পরিদর্শণ শেষে সন্তোষ প্রকাশ করেন। কেন্দ্রটি যাতে আগামীতে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করতে পারবে সেজন্য আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এমপি রিফাত আমীন বলেন, শহরে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নবারুণ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রটি এ বছর চ্যালেঞ্জ নিয়েই পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্র হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে সুনামের সাথে পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে। আগামীতে এটি এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। এসএসসি পরীক্ষার্থীরাও সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরীক্ষা দিতে পারবে। তিনি কেন্দ্রটির সাফল্য কামনা করেন। এসম�
bn
�় উপস্থিত ছিলেন মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী ঝরনা খানম, কেন্দ্র সচিব ও প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালেক, বিদ্যালয়ের সভাপতি আমিনুর রহমান উল্লাস, সহকারি কেন্দ্র সচিব ও প্রধান শিক্ষক আব্দুল জব্বার, হল সুপার ও প্রধান শিক্ষক মোমিনুল ইসলাম, সহকারি হল সুপার ও সিনিয়র শিক্ষক মো. নজিবুল ইসলাম সহ অন্যরা। গত পয়লা নভেম্বর শুরু হয় জেএসসি পরীক্ষা। শেষ হয় ১৭ নভেম্বর। ১২ টি হাইস্কুলের ৭৫৭ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে।<|end_of_text|>১১:২১এএম, ৩০ আগস্ট ২০১৯ বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদকঃ চলতি বছর থেকে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন হবে একই জেলার অন্য উপজেলায়। মূল্যায়ন শেষে ফল তৈরির কাজটিও করা হবে একই উপজেলায়। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সম্প্রতি পরীক্ষা সংক্রান্ত এক সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় প্রাথমিক এবং ইবতেদায়ি স্তরে বৃত্তি বাড়ানোর প্রস্তাব দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ স্তরের বৃত্তির অর্থ বরাদ্দ থাকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। এ কারণে ওই মন্ত্রণালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর থেকে প্রস্তাবটি পাঠানো হবে।<|end_of_text|>হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ করার সুযোগ প্রকাশ: ২৪ মার্চ ২০২১, ১২:০৬ PM আপডেট: ১৮ এপ্রিল ২০২১, ০২:৩৮ PM বৌস্টানি ফাউন্ডেশন ২০২১-এর বৃত্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ'র জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। হার্ভার্ড এমবিএ হল বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়িক প্রোগ্রাম। হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলে দুই বছরের কোর্সের জন্য প্রতি দুই বছরে একবার বৌস্টানি এমবিএ হার্ভার্ড বৃত্তি প্রদান করা হয়। পরবর্তী বৃত্তিটি শারদীয় ২০২১ শুরুর ক্লাসের জন্য প্রদান করা হবে। প্রার্থীদের অবশ্যই একটি চমৎকার একাডেমিক পটভূমি থাকতে হবে এবং যথেষ্ট প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করতে হবে। যদিও যে কোনও জাতির প্রার্থীদের বৃত্তি প্রদান করা যায়, তবে লেবাননের বংশোদ্ভূত প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয�
bn
�া হবে। হার্ভার্ড এমবিএ প্রোগ্রাম থেকে ভর্তির অফার পাওয়ার পরে প্রার্থীরা স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেসকল স্থানের প্রার্থীদের আবেদন করতে পারবে: বাংলাদেশসহ সকল দেশ। বৃত্তিটি শিক্ষার ফি বাবদ ১০২,২০০ মার্কিন ডলার (প্রতি বছর ৫১,১০০ ডলার) আর্থিক সহায়তা দেয়। ইন্টার্নশিপ সম্পর্কিত ভ্রমণ এবং আবাসন খরচসহ। বৌস্টানি ফাউন্ডেশন ইন্টার্নশিপ সফল শিক্ষার্থীদের থেকে আশা করা হয় যে তারা ফাউন্ডেশনের সাথে দুই মাসের বেতনের ইন্টার্নশিপ শেষ করবেন। প্রকল্পগুলি বৈচিত্র্যপূর্ণ এবং ফাউন্ডেশনের ক্রিয়াকলাপ বা এর অংশীদারদের সাথে সম্পর্কিত। আবেদনে আগ্রহী প্রার্থীদের পাঠ্যক্রমের সিভির একটি অনুলিপি, একটি ছবি, জিএমএটি স্কোর এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্বীকৃতি পত্রসহ [email protected] -এ প্রেরণ করতে হবে। বাছাই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হলে আপনাকে ফাউন্ডেশনের সাথে একটি সাক্ষাত্কারের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে। তারপরে একজন প্রার্থীকে বৃত্তি প্রদান করা হবে।<|end_of_text|>বিশ্ব পরিবার দিবস আজ চলুন জেনে নেওয়া যাক পরিবার দিবসের গুরুত্ব | BDTips24.Com পরিবার" শব্দটির অর্থ অসীম। সামাজিক ঐক্য এবং পারস্পারিক নির্ভরতা পরিবারের মূলমন্ত্র। একজন পুরুষ আর একজন নারী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার মধ্য দিয়ে প্রথমত শুরু হয় পরিবারের সূচনা। সন্তান-সন্তুতি জন্ম নেওয়ার পর এই ছোট্ট পরিবারটি একসময় বাবা-মা, ভাই বোন, চাচা-চাচি মিলে যৌথ পরিবারে রূপ লাভ করে। আর এই যৌথ পরিবারের ঐতিহ্য ধরে রাখার মানসিকতা সৃষ্টির লক্ষে দিবসটি পালিত হচ্ছে। বিশ্বের অন্যান্য স্থানের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি উপলক্ষে নেয়া হয়েছে নানা কর্মসূচি। সময়ের তাগিদে যৌথ পরিবার কিংবা পারিবারিক বন্ধন অটুট রাখার বিষয়টি যখন এই সমাজে ক্রমান্বয়ে গুরুত্বহীন হয়ে উঠছে, ঠিক সেই মুহূর্তে আজকের এই আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস পালনের গুরুত্ব অপরিসীম। রক্তের বন্ধন মানেই পারিবারিক বন্ধন। পরিবারের সকল সদস্যের মধ্যে অকৃত্রিম সুসম্পর্ক গড়ে তোলা এবং তা অটুট রাখা আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব। আমাদের চিরায়ত সমাজ ব্যবস্থায় স�
bn
�ন্দর জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হচ্ছে, সুন্দর পারিবারিক বন্ধন। পরিবারের সকল সদস্যের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বন্ধুর মতো হলে পারিবারিক নানা জটিল সমস্যা ও মোকাবেলা করা যায়। সকলের এগিয়ে চলার পথ হয় মসৃণ। মূলত এই প্রেক্ষাপটেই আজ দেশে পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস। ইসলামের দৃষ্টিতে পরিবার সমাজের ভিত্তিমূল। হিন্দু ধর্ম মতে, পরিবার হচ্ছে একটি মন্দিরের মতো, যেখানে দেবতা স্বরূপ বাবা-মা বাস করে। আর সমাজ বিজ্ঞানের ভাষায় মা-বাবা, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, দাদা-দদি নিয়েই আমাদের পরিবার। মানুষ যৌথ বা একান্নবর্তী পরিবারে বাস করার কারণেই হয়ত পরিবারের সংজ্ঞা এভাবে করা হয়েছিল। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে এখন সেই চিত্র পাল্টে গেছে। শুধু মা-বাবা আর সন্তান মিলেই হচ্ছে পরিবার। অথচ সমাজ জীবনে বৃহত্তর বা যৌথ পরিবারের ভূমিকা ব্যাপক। কিন্তু আধুনিক সামাজিক ব্যবস্থার প্রসার, অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতা এবং সংখ্যানুপাতিক হারে জীবিকার তারতম্য ঘটতে থাকায় যৌথ পরিবারগুলো ভেঙে যাচ্ছেজীবনের তাগিদেই আগের মতো ভাই-ভাই এক সঙ্গে বসবাস করেন না। এমনকি এই ঢাকা শহরে একই বিল্ডিংয়ে পাশাপাশি ফাটে থাকলেও কথা বা সামাজিক রীতির আদান প্রদান হয় খুবই কম। কোন মানুষ পরিবারে একটু বড় হলে কিংবা বিয়ে করার পর সন্তান হলেই তার ভবিষ্যতের কথা ভেবে যৌথপরিবার থেকে আলাদা হয়ে নতুন একটি ছোট্ট পরিবারের জন্ম দিচ্ছেন প্রায় সবাই। তার অনুযোগ, যৌথ পরিবারগুলো ভেঙে যাওয়ার কুফল হচ্ছে বৃদ্ধাশ্রমের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া। ব্যস্ততার কারণে অনেকের পক্ষেই পরিবারের লোকজনকে ঠিকমতো সময় দেয়া সম্ভব হয় না। সম্ভব হলে আজকের এই দিবসে পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ঘরে কিংবা বাইরে একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করুন। গল্প করুন। টিভি কিংবা সিনেমা দেখে সময় পার করুন। পরিবার নিয়ে ঘুরে আসুন কোথাও থেকে।<|end_of_text|>স্বাস্থ্যবিধি মেনে ভিটামিনসমৃদ্ধ ভোজ্যতেল নিশ্চিত করার নির্দেশনা যুগান্তর রিপোর্ট ১৪ মে ২০২০, ১৭:০২:৩১ | অনলাইন সংস্করণ চলমান করোনা পরিস্থিতে শ্রমিক-কর্মচারিদের স্বাস্থ্যবিধি অনুসর
bn
ণ মেনে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ ভোজ্যতেল উৎপাদন ও সরবরাহ নিশ্চিত করার নির্দেশনা দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। বৃহস্পতিবার শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ভোজ্যতেল প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানার শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ নির্দেশনা দেন। শিল্পমন্ত্রী এ সময় স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর যথাযথভাবে ব্যবহারের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে ভোজ্যতেল উৎপাদন নিশ্চিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে গ্লোবাল এলায়েন্স ফর ইম্প্রুভড নিউট্রিশন (গেইন)-এর অর্থায়নে এসব উপকরণ বৃহস্পতিবার কারখানাগুলোর কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়। শিল্প সচিব মো. আবদুল হালিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, কারখানাগুলোর উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রাখার স্বার্থে শ্রমিকদের যত্ন নিতে হবে ও তাদের জন্য যথাযথ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিমন্ত্রী এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ৩১ দফা ও করোনাকালে কলকারখানা পরিচালনাসংক্রান্ত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনাসমূহ মেনে চলে সব কারখানা পরিচালনার আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে ভোজ্যতেল প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানার শ্রমিক-কর্মচারিদের ব্যবহারের জন্য ৫০টি ইনফ্রারেড থার্মোমিটার, ২৫ হাজার প্রোটেকটিভ মাস্ক, ২৫ হাজার প্রোটেকটিভ গ্লাভস, ১২ হাজার হেড মাস্ক ও ১শ' ২৫ লিটার হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ করা হয়। এর আগে একই স্থানে চলমান করোনা পরিস্থিতিতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে দিক নির্দেশনামূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়।<|end_of_text|>রামমন্দিরের ভূমিপুজো অনুষ্ঠানে গা ভাসিয়েছিল বিশ্ব, ইংল্যান্ড -আমেরিকার সঙ্গে পাকিস্তানও ছিল মোদী-ময় | pm modi ayodhya ceremony widely watched across the world bsm রামমন্দিরের ভূমিপুজো অনুষ্ঠানে গা ভাসিয়েছিল বিশ্ব, ইংল্যান্ড -আমেরিকার সঙ্গে পাকিস্তানও ছিল মোদী-ময় First Published Aug 6, 2020, 8:41 PM IST বুধবার রামমন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর �
bn
�্থাপন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বর্ণাঢ্য সেই অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকল গোটা বিশ্ব। অত্য়াধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার দূরদর্শন পুরো অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করেছিল। ভারতের ২০০টিও বেশি চ্যানেলে তা সম্প্রচারিত হয়েছিল। ভারতের বাইরে এই অনুষ্ঠানে সবথেকে বেশি দর্শক ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট, ইংল্যান্ডে। দর্শকের তালিকায় খুব একটা পিছিয়ে ছিল না পাকিস্তানও। দূরদর্শনের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি সোশ্যাল মিডিয়াতেও এই অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছিল। সেখানেই দর্শক সংখ্যা ছিল রীতিমত চোখে পড়ার মত। অযোধ্যা থেকে রামমন্দিরের ভূমি পুজোর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করেছিল দূরদর্শন। ভারত ছাড়াও এই অনুষ্ঠান দেখা গিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, থাইল্যান্ড নেপালসহ একাধিক দেশে। দূরদর্শন আউটসাইড ব্রডকাস্টিং ভ্যান বা ওবি, ডিজিটাল স্যাটেলাইট নিউজ গ্যাদারিং ভ্যানসহ একাধিক আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাতে রাম মন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের অনুষ্ঠান সম্প্রচার করেছিল। নরেন্দ্র মোদীর অযোধ্যায় আসা, হনুমানগাড়ি মন্দিরে পুজো দেওয়া ও অযোধ্যায় রামমন্দিরের ভূমি পুজোর অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া-- পুরো অনুষ্ঠানেরই সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছিল। দূরদর্শনে সম্প্রচারের পাশাপাশি ইউটিউটবসব বেশ কয়েকটি সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভ স্ট্রিমিংএর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। লাইভ স্ট্রিমিংএর মাধ্যমে সবথেকে বেশি দর্শক এই অনুষ্ঠান দেখেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, ইতালির মত দেশগুলিতে। একটি সূত্র জানাচ্ছে পাকিস্তানের বহু দর্শকও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সম্প্রচারিত হওয়া রামমন্দিরের ভূমি পুজোর অনুষ্ঠানটি দেখেন। ভারতে প্রায় ২০০টিও বেশি রাম মন্দির অনুষ্ঠানের সম্প্রচার করেছিল। বেশ কয়েকটি নিউজ এজেন্সির মাধ্যমে দূরদর্শ অনুষ্ঠানের ছবি সম্প্রচারের ব্যবস্থা করেছিল। বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রাম মন্দিরের জন্য ভূমি পুজো করেছিল। যা নিয়ে ভারতে তিন দশকেরও বেশি সময�
bn
� আন্দোলন হয়েছিল। পাশাপাশি দীর্ঘ সময় রাম মন্দির ছিল ভারতীয় রাজনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। রামমন্দিরের ভূমি পুজো অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে নিউ ইয়র্কের আইকনিক টাইমস স্কোয়ারেও বিলবোর্ড ভাড়া করা হয়েছিল। আর সেখানেই শ্রীরামের ছবির পাশাপাশি প্রস্তাবিত মন্দিরের ছবিও ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল। বুধবার সোশ্যাল মিডিয়ায়ও ছিল রামমন্দিরময়। মন্দির নির্মাণের সমর্থকদের পাশাপাশি বিরোধীরাও বিষয়টি নিয়ে একাধিক পোস্ট করতে থাকেন। রামমন্দির বিজেপির রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হলেও পালে হাওয়া কাড়তে বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যরাও খুব একটা পিছিয়ে ছিলেন না। প্রিয়াঙ্কা গান্ধী থেকে অখিলেষ যাদব রামের পক্ষ নিয়েও সওয়াল করেন।<|end_of_text|>মুয়াত্তা ১ম খন্ড pdf বই ডাউনলোড - Goonok - Islamic Book Download Home বাংলা হাদীস মুয়াত্তা ১ম খন্ড pdf বই ডাউনলোড মুয়াত্তা ১ম খন্ড মুয়াত্তা ১ম খন্ড pdf বই ডাউনলোড। প্রসিদ্ধ হাদীসপ্রন্থ মুয়াত্তা-ই-ইমাম মালিক (র.)-এর বাংলা তরজমার গুরুত্বপূর্ন কাজটি বহুদিন আগে আমি সম্পন্ন করি। বইটি মোট দুই খন্ডে সমাপ্ত। এটি প্রথম খন্ড। ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-এর উদ্যোগে এর প্রকাশের ব্যবস্থা নেয়া হয়। বাংলা ভাষায় এটাই মুয়াত্তর প্রথম তরজমা গ্রন্থ। আরব,আফ্রিকা,প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের দেশসমুহে মুয়াত্তা প্রাচীনতম ও সুগ্রন্থ সহীহ হাদীস হিসাবে বিশেষভাবে সমাদৃত। বাংলা ভাষায় তরজমা প্রকাশিত হওয়ার ফলে ভাষাভাষী সম্মনিত পাঠকগন মুয়াত্তা এবং এ রচয়িতা জ্ঞানতাপস ইমাম মালিক ইবন আনাস (র)-এর সাথে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করবেন বলে আশা করছি এবং এটাও আশা করি-এই গ্রন্থের মাধ্যমে ইমাম মালিক (র)-এর বিশাল জ্ঞানভান্ডার হতে জ্ঞান-পিপাসুগন সবিশেষ উপকৃত হবেন। বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ,আবূ দাউদ শরীফ, তিরমিযী শরীফ, নাসাঈ শরীফ,ইবনে মাজা শরীফ প্রভৃতি হাদীসগ্রন্থের যে ছয়টি হাদীস সংকলন সিহাহ সিত্তা নামে মুসলিম বিশ্বে জনপ্রিয় হয়ে রয়েছে, এসব হাদীস গ্রন্থের ফিকহ-এর অধ্যায়গুলি মূলত মুয়াত্তাকে ভিত্তি করেই সংকলিত। ইমা�
bn
� মালিক (র) ছিলেন তাবে তবেঈনদের মধ্যে অন্যতম। মুয়াত্তা রচনায় তার কঠোর প্ররিশ্রম ও সাবধানতা সর্বজনস্বীকৃত । তিনি প্রায় এক লক্ষ হাদীস থেকে বিশুদ্ধতা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বিশেষ সতর্কতার সাথে চল্লিশ বছর ধরে মুয়াত্তা র হাদীসগুলি সংকলন করেন। মদীনা শরীফের সত্তরজন প্রখ্যাত মুহাদ্দিস ও ফকীহর কাছে মুয়াত্তা যাচাই করার জন্য পেশ করা হয়। তারা সকলেই এর সঙ্গে একমত পোষণ করেন। আরও দেখুনঃ শব্দার্থে আল কুরআনুল মাজীদ ১ম খন্ড pdf বই ইমাম শাফি'ঈ (র) এই হাদীস গ্রন্থ সম্পর্ক মন্তব্য করতে গিয়ে বলেনঃ আল্লাহর কিতাবের পরই সবচাইতে বিশুদ্ধ কিতাব হচ্ছে মালিক ইবন আনাসের মুয়াত্তা। হাদীসের কোন গ্রন্থটি মুখস্থ করা যায়-এ বিষয়ে জনৈক হাদীস পিপাসু ইমাম আহমদ বিন হাম্বল(র)-কে প্রশ্ন করলে তিনি মুয়াত্তা কেই মুখস্থ করে রাখার জন্য পরামর্শ দেন। এই হাদীস গ্রন্থটির অনুবাদে প্রয়াজনীয় কিতাব সরবরাহ ও অনুবাদ কার্য যারা সহায়তা করেছেন এবং মুদ্রেণের ব্যাপারে যারা উদ্যোগী ছিলেন তাদের প্রত্যেকের প্রতি আন্তরিক শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি।<|end_of_text|>ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বাস খাদে পড়ে নিহত ২ | মুন্সিগঞ্জের খবর… ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলায় বাস খাদে পড়ে শিশুসহ দুই জন নিহত হয়েছে। এসময় আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন। বুধবার বেলা ১২টার দিকে উপজেলার হাষাড়ায় কেসি রোড মোড়ে এ দুঘর্টনা ঘটেছে। শ্রীনগর থানার ওসি সাহিদুর রহমান জানান, বেলা ১২টার দিকে আপন ভিআইপি নামের একটি বাস ঢাকা থেকে মাওয়া যাচ্ছিল। পথে হাষাড়ায় কেসি রোড মোড় এলাকায় এলে বাসটি উল্টে খাদে পড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলে শিশুসহ (১২) দুইজন নিহত হয়েছে। এসময় আহত হয়েছেন আরো ১০ বাসযাত্রী। আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভার্তি করা হয়েছে। তাৎক্ষণিক নিহতদের পরিচয় পাওয়া যায়নি বলে জানান ওসি সাহিদুর।<|end_of_text|>জেএসসি-জেডিসি'র ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি - নতুন কাগজ : নতুন কাগজ নতুন কাগজ ডেস্ক: চলতি বছর নভেম্বর মাস থেকে শুরু হবে ২০১৯ শিক্ষাবর্ষে
bn
জুন ১৩, ২০১৬, ৩:৫৮ অপরাহ্ণ - saheb-bazar24.com Home / ২০১৬ / জুন / ১৩ Daily Archives: জুন ১৩, ২০১৬, ৩:৫৮ অপরাহ্ণ এবারের আইপিএলে আয় ২৫০০ কোটি রুপি জুন ১৩, ২০১৬, ৩:৫৮ অপরাহ্ণ slide, খেলাধুলা 0 সাহেব-বাজার ডেস্ক : ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) নমব আসরটি ছিলো বাকি আসরগুলোর থেকে সফল। জমজমাটা টি-টোয়েন্টি ফ্রাঞ্চাইজিভিত্তিক এই লিগটি ছাড়িয়ে গেছে অষ্টম আসরের আয়ের রেকর্ড। নমব আসরে টুর্নামেন্টটি আয় করেছে ভারতীয় রুপিতে প্রায় ২৫০০ কোটি। যা গতবারের থেকে গ্রোথ রেটে … ফসলি জমিতে চলছে পুকুর খনন, বন্ধের দাবিতে এলাকাবাসীর অভিযোগ জুন ১৩, ২০১৬, ২:৫৫ অপরাহ্ণ slide, প্রথম পাতা, রাজশাহীর সংবাদ, শিরোনাম 0 দুর্গাপুর প্রতিনিধি: দুর্গাপুর পৌর এলাকার দেবীপুর ডাহার বিলে এক শ্রেনির মুনাফালোভীরা সরকারি খালের মুখ বন্ধ করে ধানিতে জমিতে পুকুর খনন করে চলেছে। এরকম উপজেলার প্রায় প্রতিটি এলাকায় প্রসাশনের নীরব ভূমিকার কারনে থামানো যাচ্ছে না পুকুর খননের কাজ। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে … ক্যাম্পাসের ইফতার যেন বন্ধুত্বের মেলবন্ধন জুন ১৩, ২০১৬, ২:৪৫ অপরাহ্ণ slide, প্রথম পাতা, রাজশাহীর সংবাদ, শিরোনাম 0 মর্তুজা নুর : চলছে পবিত্র রমজান মাস। আর এই মাস এলেই বদলে যায় দেশের অন্যতম বিদ্যাপীঠ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চেহারা। বিকেল থেকে শুরু করে ইফতারের সময় পর্যন্ত ক্যাম্পাসে বিরাজ করে অন্যরকম এক উৎসবমুখর পরিবেশ। আবাসিক হলগুলোর সামনে হরেক রকম ইফতারের পসরা … বাগমারায় পুকুর খননের সময় পিস্তল উদ্ধার জুন ১৩, ২০১৬, ২:৩১ অপরাহ্ণ প্রথম পাতা, রাজশাহীর সংবাদ, শিরোনাম 0 নিজস্ব প্রতিবেদক, বাগমারা : বাগমারার সোনাডাঙ্গা ইউনিয়নের বিলছনি গ্রামে পুকুর খননের সময় একটি পরিত্যাক্ত পিস্তল উদ্ধার করেছে শ্রমিকেরা। খবর পেয়ে হাটগাঙ্গোপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ সদস্যরা ঘটনারস্থলে যান এবং পিস্তলটি শ্রমিকদের কাছ থেকে উদ্ধার করে নিজেদের আওতায় নেন। এব্যাপারে পুলিশ … ঢাবির সাবেক উপাচার্য মনিরুজ্জামান মিঞা মারা গেছেন জুন ১৩, ২০১৬, ৭:৪৮ প
bn
ূর্বাহ্ণ slide, জাতীয়, প্রথম পাতা, বডি, শিরোনাম 0 সাহেব-বাজার ডেস্ক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মনিরুজ্জামান মিঞা মারা গেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার দুপুরে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে না ফেরার দেশে চলে যান তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। উল্লেখ্য, ভারতের মুর্শিদাবাদে ১৯৩৫ সালে … অভিনয়ের আঙিনায় নন্দিত এক নাম 'বিপাশা হায়াত' জুন ১৩, ২০১৬, ৭:১৪ পূর্বাহ্ণ slide, বিনোদন, শিরোনাম 0 সাহেব-বাজার ডেস্ক : বিপাশা হায়াত অভিনয় মুগ্ধতা দিয়েছে সব শ্রেণির দর্শকদের। আজকাল আর নিয়মিত অভিনয় করতে দেখা যায় না তাকে। তিনি মনোনিবেশ করেছেন ছবি আঁকায়। তবে আসন্ন ঈদ উপলক্ষে অনিমেষ আইচের পরিচালনায় বহুদিন পর নাটকে কাজ করলেন বিপাশা। 'শেকল' নামের … 'মীরাক্কেল -৯' এর দ্বিতীয় রানারআপ পাভেল-আরমান জুন ১৩, ২০১৬, ৬:৫৬ পূর্বাহ্ণ slide, প্রথম পাতা, বিনোদন, শিরোনাম 0 সাহেব-বাজার ডেস্ক : ভারতীয় টিভি চ্যানেল জি বাংলার জনপ্রিয় কমেডি শো 'মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার্স-৯' এর বিজয়ী এবং দর্শকদের ভোটে দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছেন বাংলাদেশের সাইদুর রহমান পাভেল ও কমর উদ্দিন আরমান। চতুর্থ স্থানে রয়েছেন ঢাকার এমদাদুল হক হৃদয়। এছাড়া ফেসবুক জরিপে … জুন ১৩, ২০১৬, ৬:২৭ পূর্বাহ্ণ slide, জাতীয়, প্রথম পাতা, বডি, শিরোনাম 0 সাহেব-বাজার ডেস্ক : সোমবার সকাল পৌনে ৮টার দিকে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ভাদালিয়া এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় তামাকের প্রোসেসিং কারখানার (বিটিসি) চার নারী শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো পাঁচজন। নিহত শ্রমিকরা হলেন- জেলার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থানার লক্ষ্মীপুর এলাকার মৃত … হিজবুত তাহরীরের জেলা প্রধান গ্রেফতার জুন ১৩, ২০১৬, ৬:০৭ পূর্বাহ্ণ slide, প্রথম পাতা, বডি, রাজশাহীর সংবাদ, শিরোনাম 0 চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি : নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন হিজবুত তাহরীর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শাখার প্রধান ওমর ফারুককে (৩০) অস্ত্র ও বিষ্ফোরকসহ গ্রেফতার করেছে স
bn
দর মডেল থানা পুলিশ। ওমর সদর উপজেলার রানীহাটি ইউনিয়নের ঘোড়াপাখিয়া গ্রামের সাদিকুল ইসলামের ছেলে। রোববার রাত একটার দিকে গোপন বৈঠকের … মোটরসাইকেল- পিকআপ মুখোমুখি সংঘর্ষ, দম্পতি নিহত জুন ১৩, ২০১৬, ৫:৫৫ পূর্বাহ্ণ slide, জাতীয়, প্রথম পাতা, বডি, শিরোনাম 0 সাহেব-বাজার ডেস্ক : বাগেরহাটের ফকিরহাটে সোমবার সকালে বাগেরহাট-মাওয়া মহাসড়কের বৈলতলী এলাকায় পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী দম্পতি মারা গেছে বলে জানিয়েছেন বাগেরহাট হাইওয়ে পুলিশের এসআই শেখ জামাল উদ্দিন । নিহতরা হলেন ফকিরহাট উপজেলার পিলজঙ্গ গ্রামের হরিপদ দাসের মেয়ে সুমিতা রাণী … যশোরে 'বন্দুকযুদ্ধে' সন্ত্রাসী ডিকু গুলিবিদ্ধ জুন ১৩, ২০১৬, ৪:৩৯ পূর্বাহ্ণ slide, জাতীয়, প্রথম পাতা, বডি, শিরোনাম 0 সাহেব-বাজার ডেস্ক : রোববার দিবাগত রাত ২টার দিকে যশোর শহরের ধর্মতলা রেলক্রসিংয়ের কাছে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে আক্তারুজ্জামান ওরফে ডিকু (২২) নামে এক সন্ত্রাসী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, দুই রাউন্ড গুলি ও একটি ম্যাগজিন উদ্ধার হয়। … দুই গ্রামের সংঘর্ষে আহত ২০, বাড়িতে অগ্নিসংযোগ জুন ১৩, ২০১৬, ৪:২৭ পূর্বাহ্ণ slide, প্রথম পাতা, বডি, রাজশাহীর সংবাদ, শিরোনাম 0 নিজস্ব প্রতিবেদক : গাঁজা সেবনে বাধা দেয়াকে কেন্দ্র করে রাজশাহীর পুঠিয়ার বেলপুকুর এলাকায় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। উপজেলার জামিরা ও জোতসাকিরাতপুর গ্রামের মধ্যে ওই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় …<|end_of_text|>বড়দিনে হিন্দুদের প্রশংসা করে মুসলিমদের কটাক্ষ তসলিমার – Rise East নয়াদিল্লি: ধর্মের সঙ্গে তাঁর বিরোধ রয়েছে। তবে ইসলামের বিরুদ্ধে তাঁর ক্ষোভ একটু বেশি। যা বিভিন্ন সময়ে দেখা গিয়েছে। নিজের দেশের সাম্প্রদায়িক নানাবিধ ঘটনাবলীর উল্লেখ করে বিভিন্ন সময়ে হিন্দুদের প্রতি সহানুভূতি দেখিয়েছেন বাংলাদেশের নির্বাসিত লেখিকা। ২০২১ সালের বড়দিনে সেই একই সুর শোনা
bn
গেল তাঁর গলায়। এই বিশেষ দিনে প্রমাণ সহকারে বুঝিয়ে দিয়েছেন হিন্দুদের উদারতার কথা। সেই সঙ্গে উল্লেখ করেছেন ইসলামের অনুসারীরা কতটা গোঁড়া হয়ে থাকে। নিজের বন্ধু তালিকায় থাকা ওই দুই প্রকারের ধর্মের অনুসারীদের মাধ্যমেও বুঝিয়ে দিয়েছেন ধর্মের বাস্তব সত্য। শনিবার বড়দিনে টুইট করে তসলিমা লিখেছেন, "খ্রিস্টমাসের দিনে হিন্দু বন্ধুদের থেকে শুভেচ্ছা পেয়ে থাকি, কিন্তু মুসলিম বন্ধুরা এই দিনে কোনও শুভেচ্ছা জানায় না। ইদের দিনে হিন্দু এবং মুসলিম সকল ধর্মাবলম্বী বন্ধুরা শুভেচ্ছা জানায়। পুজোর সময়ে শুধু হিন্দু বন্ধুরা শুভেচ্ছা জানিয়ে থাকে। এটাই অনেক কিছু বলে দেয়।" একই সঙ্গে অপর একটি টুইটে তিনি লিখেছেন, "আমি কোনো ধর্মীয় ছুটি উদযাপন করি না। আমি ডারউইন দিবস, মানবাধিকার দিবস, আন্তর্জাতিক অহিংসা দিবস, ব্লাসফেমি দিবস, বিশ্ব প্রাণী দিবস, নারী অধিকার দিবস, শ্রমিক দিবস উদযাপন করি। বিশ্ব সংবাদপত্র স্বাধীনতা দিবস ইত্যাদি।"<|end_of_text|>স্মার্ট জাতি গঠনে প্রয়োজন স্মার্ট শিক্ষা - মতামত - দৈনিকশিক্ষা আমাদের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা খুব একটা খারাপ অবস্থায় না থাকলেও এটা দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লবের উপযোগী। তৃতীয় ও চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের উপযোগী হয়ে এটা এখনো গড়ে উঠেনি। যদি চতুর্দশ শতকের জার্মান ক্লাসরুমগুলো দেখি তাহলে দেখব একজন শিক্ষক ক্লাস নিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা তার সামনে বসে লেকচার শুনছেন এবং পরবর্তী সময় তা মুখস্থ করছেন। আমাদের আজকের ক্লাসরুমগুলোরও একই অবস্থা। এর থেকে আমরা এখনো বেরুতে পারিনি। প্রযুক্তিগত কিছু সংযোজন হলেও শিক্ষাদান পদ্ধতিতে খুব একটা পরিবর্তন এখনো আসেনি। আমাদের সামনে এখন চ্যালেঞ্জ, এই শিক্ষাব্যবস্থাকেই চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য তৈরি করা। কীভাবে সেটি করা যাবে তাই নতুন করে ভাবতে হবে আমাদের। গভীর মনোযোগ দিতে হবে প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাকে স্মার্ট শিক্ষায় রূপান্তরে। মঙ্গলবার (১২ মে) ভোরের কাগজ পত্রিকায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ তথ্য জানা যায়। নিবন্ধে আরও জানা যায়, শিক্ষা একটি সামাজিক প্রক্রিয়া বা �
bn
�লা ভালো মানুষের সামাজিকীকরণের উপায়। প্রত্যেক দেশ বা সমাজের একটি নিজস্ব শিক্ষাব্যবস্থা থাকে। থাকে তার কিছু সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যও। সাধারণত তিনটি উদ্দেশ্যকেই মুখ্য হিসেবে বিবেচনায় নেয়া হয়। প্রথমত তথ্যের বিচার বিশ্লেষণ ও জ্ঞান আহরণের জন্য, দ্বিতীয়ত দক্ষতা অর্জনের জন্য এবং তৃতীয়ত সামাজিক ও মানবিক হওয়ার জন্য। তবে ১৯৮৯ সালে ইউনেস্কো একটি আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থায় চারটি উদ্দেশ্যের কথা বলেছে। এর মধ্যে প্রথমটি হলো জানার জন্য শিক্ষা বা শিখন, দ্বিতীয়টি হলো কাজের জন্য শিক্ষা বা শিখন, তৃতীয়টি হচ্ছে মিলেমিশে বসবাস করার জন্য শিক্ষা বা শিখন এবং চতুর্থটি হচ্ছে উৎকর্ষ সাধন, বিকাশ ও অন্যের প্রতি সহানুভ'তিশীলতা অর্জনের জন্য শিক্ষা বা শিখন। বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় ইউনেস্কোর প্রথম দুটি উদ্দেশ্য থাকলেও মিলেমিশে বসবাস বা অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীলতা অর্জনের জন্য যে শিক্ষা বা শিখন তা অনেকটাই অনুপস্থিত। প্রকৃত নাগরিক গড়তে, মানবিক স্মার্ট মানুষ গড়তে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় সেই বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করার দিকে জোর দিতে হবে। অথচ সেটিই এখনো পারছি না আমরা। আমি প্রথমেই বলেছি বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা তথ্যের বিচার বিশ্লেষণ ও জ্ঞান আহরণের জন্য শিক্ষা এবং দক্ষতা অর্জনের জন্য শিক্ষণের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। এটা যে বর্তমান সামাজিক বাস্তবতা বিবর্জিত তা কিন্তু না। আমরা আমাদের বর্তমান বাস্তবতায় আমাদের যুব সমাজকে এই দুটো বিষয়ে শিক্ষা দিয়ে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দিচ্ছি বা কোনো কাজে প্রবেশ করিয়ে দিচ্ছি। আপাত অর্থে সেটা ঠিক থাকলেও পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে হলে মিলেমিশে বসবাসের শিক্ষা এবং অন্যের প্রতি সহানুভ'তিশীলতা অর্জনের শিক্ষার বিকল্প নেই। এজন্য আমরা বিশ্বের অন্য অনেক দেশের মতো কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করে শিক্ষা প্রদান করতে পারি। পাশাপাশি উচ্চ শিক্ষায় ও আমাদের নতুন জ্ঞানও সৃষ্টি করতে হবে। তা না হলে অবধারিতভাবেই পিছিয়ে পড়তে হবে আমাদের। বিশ্বব্যাপী শিক্ষাব্যবস্থায় ইনস্ট্রকটিজম, কনস্ট্রাকটিজম এবং কানেক্টিভিজম এ�
bn
� তিন ধরেন ক্লাসরুম শিক্ষাদান পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়। আমাদের কনস্ট্রাকটিজমে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। এটাকে আমরা বলছি প্রজেক্ট, প্রবলেম এবং এক্সপেরিয়েন্স বেইজ লার্নিং। আধুনিক শিক্ষার মাধ্যমে বর্তমান পৃথিবীতে যে জ্ঞান আছে সেই জ্ঞানকে প্রযুক্তির মাধ্যমে শ্রেণিকক্ষে পুনরায় নতুন করে উৎপাদনের চেষ্টা করতে পারি। এই পদ্ধতির মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী সমাজে চলার নিয়ম, নতুন জ্ঞান সৃষ্টি এবং অন্যের কাছে তা স্থানান্তর করতে শিখবে। এই পদ্ধতিকেই আমরা বলছি জ্ঞানের পুনরুৎপাদন বা কনস্ট্রাকটিভিজম। এখানে শিক্ষার্থীরা কাজ করতে করতে শেখেন। শিক্ষক এখানে শিক্ষার্থীদের সহায়তা করেন। আরেকটি পদ্ধতি হচ্ছে জ্ঞানের স্থানান্তর। অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষার জন্য জ্ঞানের স্থানান্তর অত্যাবশ্যক তবে জ্ঞানের পুনরুৎপাদন করতে পারলে শিখন অনেক সহজ হয়ে যায়। অনেক দেশেই ইতোমধ্যে এই পদ্ধতিগুলোকে শ্রেণিকক্ষে নিয়ে আসতে সক্ষম হলেও আমরা এখনো এর থেকে দূর আছি। ইনস্ট্রাকটিজম পদ্ধতিতে শিক্ষক ক্লাসে উপস্থিত হয়ে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে লেকচার দেন এখানে শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের কাছ থেকে সরাসরি শেখেন। আর কানেক্টিভিজম হচ্ছে সমাজের বিভিন্ন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণ বা প্রদান। এই নেটওয়ার্কটা ফিজিক্যাল নেটওয়ার্ক হতে পারে আবার ভার্চুয়াল নেটওয়ার্কও হতে পারে। এই পদ্ধতিতে একজন শিক্ষার্থী বিভিন্ন ক্লাব, সামাজিক অঙ্গ সংগঠন থাকে এর মাধ্যমে শিখতে পারে আর ব্লগ, ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব, হোয়াটস অ্যাপ, ইনস্টাগ্রামের মতো ইন্টারনেট ভিত্তির নেটওয়ার্ক থেকেও শিখতে পারে। আমাদের শিক্ষা পদ্ধতিতে আমরা এখনো এই ব্যবস্থাগুলো নিয়ে আসতে পারিনি। আমরা এখনো পঠন ও মুখস্থের মধ্যেই আটকে আছি। এর বাইরে যা আছে সেগুলো আমরা শিক্ষার মাধ্যমে আনতে পারছি না। এটা আমরা দিচ্ছি তবে ক্লাসরুমের বাইরে। ক্লাসরুমে এটি করা গেলে আমাদের শিক্ষা অনেক বেশি ফলপ্রসূ এবং উপভোগ্য হবে। এখানে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে ক্লাসরুম হবে অনেক বেশি সংযুক্ত এবং এখানে কোলাবোরেশনের মাধ্যমে তারা একসঙ্গে ক
bn
াজ করতে পারবে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্রিটিক্যাল থিংকিং সক্ষমতা বাড়বে যা একবিংশ শতাব্দীতে টিকে থাকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই ক্রিটিকাল থিংকিং সক্ষমতা না থাকলে শিক্ষার্থী কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারবে না। সমস্যা সমাধান না করতে পারলে সে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না। তাকে কোনো ডাটা দেয় হলে তা সে অ্যানালিস করতে পারবে না। আর এগুলো সম্ভব স্মার্ট শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে। বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থাকে স্মার্ট শিক্ষায় পরিণত করতে নিম্নের প্রস্তাবনাটি কাজে লাগানো যেতে পারে স্মার্ট শিক্ষাব্যবস্থা হবে সম্পূর্ণ ক্লাউড নির্ভর। এখানে কোনো ধরনের হার্ডওয়ারের প্রয়োজন হবে না। এই শিক্ষাব্যবস্থাকে তিনটি স্তরে ভাগ করা যেতে পারে প্রথমত স্কুল ইন ক্লাউড, দ্বিতীয়ত কমিউনিটি স্কুল ইন ক্লাউড এবং তৃতীয়ত, রিজিওনাল স্কুল ইন ক্লাউড। এগুলোর প্রত্যেকটি একেকটি লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে পরিচালিত হবে। এই লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমটিকে ট্রেনিং টুল হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। এখানে ট্রেনিংয়ের বিষয়গুলো থাকবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা এখান থেকে শিখতে পারবে। স্কুল ইন ক্লাউডে প্রথমে একটি স্কুলকে লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় নিয়ে এসে এখানে ভালো ভালো শিক্ষকের লেকচার আপলোড করা যেতে পারে। এই লেকচারগুলো অন্য শিক্ষকরা দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে সেগুলো তারা ব্যবহার করতে পারেন অথবা তারা নতুন করে তৈরি করতে পারেন। এই লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমটি কীভাবে ব্যবহার করবে তাও এর মধ্যে থাকবে। এর ফলে খুব সহজে অনেক বেশি শিক্ষককে এই স্কুল ইন ক্লাউডের মাধ্যমে সংযুক্ত করে প্রশিক্ষণ প্রদান করা যাবে। এর মধ্যে শিক্ষার্থীরাও জড়িত থাকবে। তারা লেকচারগুলো দেখবে, তাদের অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেবে, অন্য শিক্ষার্থীর সঙ্গে যোগাযোগ ও আলোচনা করবে। এরপর কমিউনিটির কিছু স্কুলকে একই লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় নিয়ে আসা যেতে পারে। এর ফলে আরো দশটি স্কুলের মধ্যে যুক্ত হবে এবং এর আওতা আরো বড় হবে। সর্বশেষ রিজিওনাল স্কুল ইন ক্লাউড এসব বিভাগের স্�
bn
�ুলকে একই লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় নিয়ে আসা যেতে পারে এর ফলে শিক্ষা এবং ট্রেনিং খুব দ্রæত হবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা একসঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে পারবে। আমরা যদি লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে স্কুল ইন ক্লাউড, কমিউনিটি স্কুল ইন ক্লাউড এবং রিজিওনাল স্কুল ইন ক্লাউডে শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণ দিতে পারি তাহলে দেশের সব শিক্ষাব্যবস্থা স্মার্ট শিক্ষাব্যবস্থার আওতায় চলে আসবে। আবার আমাদের শিক্ষার্থীরা যে কোনো দুর্যোগকালে এই ক্লাউড ব্যবহার করে ঘরে বসে ক্লাস করতে পারবে। সম্প্রতি করোনা ভাইরাসের কারণে সারাদেশের সব স্কুল কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। ফলে কিছুটা সময় শিক্ষার্থীরা পড়াশুনা বা ক্লাস থেকে দূরে রয়েছে। যদি দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে এই পদ্ধতির আওতায় নিয়ে আসা যায় তাহলে এই সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে। আর যদি আমরা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে স্মার্ট করতে চাই অথবা আমাদের সমাজকে স্মার্ট করতে চাই তাহলে শুধু তথ্যের বিচার বিশ্লেষণ ও জ্ঞান আহরণ এবং দক্ষতা অর্জনের জন্য শিক্ষা গ্রহণ করলে হবে না। আমরা সমাজে কীভাবে মিলেমিশে বসবাস করব, কীভাবে উৎকর্ষ সাধন ও অন্যের প্রতি সহানুভ'তিশীল মানুষ তৈরি করব সেদিকেও গুরুত্ব দিতে হবে।<|end_of_text|>শ্যামনগরে জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবসের র‌্যালি - ডেইলি সাতক্ষীরা Home » শ্যামনগরে জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবসের র‌্যালি মার্চ ৩০, ২০২১ 0 মন্তব্য 249 ভিউ শ্যামনগর প্রতিনিধি : মুজিববর্ষের প্রতিশ্রুতি, জোরদার করি দুর্যোগ প্রস্তুতি, প্রতিপাদ্যকে সামনে নিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) আয়োজনে র‌্যালী হয়েছে। সাতক্ষীরার শ্যামনগরে ৩০ মার্চ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১০টায় উপজেলা সদরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র‌্যালীটির নেতৃত্বদেন শ্যামনগরে উপজেলা সহকারী পরিচালক মামুনার রশিদ, উপজেলা টিম লিডার ও জেলাপরিষদ সদস্য মাকছুদুর রহমান মুকুল, সদর ইউনিটের টিম লিডার আব্দুর রশিদ নান্টু সহ বিভিন্ন ইউনি�
bn
�ের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।<|end_of_text|>প্রার্থনা বা মেডিটেশন যখন Angel স্ফটিক মূল্যবান সরঞ্জাম হতে পারে কিছু মানুষ ক্রিস্টালের সাহায্যে হাতিয়ার হিসেবে ঈশ্বরের এবং তাঁর ফেরেশতাদের সাথে প্রার্থনা বা ধ্যানের সাথে ভাল যোগাযোগের জন্য এটি মূল্যবান বলে মনে করে। যে কারণ স্ফটিক শক্তির উত্স ধারণ করতে পারে বা শক্তি magnify যে দেবদূত প্রকল্প। আপনি প্রার্থনা বা ধ্যান যখন আপনি দেবদূত স্ফটিক ব্যবহার করতে পারেন কিভাবে এখানে: আপনার উদ্দেশ্য জন্য শ্রেষ্ঠ ক্রিস্টাল চয়ন করুন একটি স্ফটিক নির্বাচন করুন যা শক্তি ফ্রিকোয়েন্সি ধরনের অনুরূপ যা ফেরেশতা যাদের আপনি কাজ যোগাযোগ করতে চান। বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সি বিভিন্ন ধরনের দেবদূত আলো রে রং অনুযায়ী সংগঠিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি কিছু বিষয়ে একটি বিজ্ঞ সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য নির্দেশনা খোঁজার বিষয়ে ফোকাস করার পরিকল্পনা করছেন, তবে এটি একটি স্ফটিক নির্বাচন করার জন্য বোঝায় যা হলুদ দেবদূত আলো রে হিসাবে একই ফ্রিকোয়েন্সি মধ্যে vibrates। সেই রশ্মি, যা মহব্বত জোফিয়াল নেতৃত্ব দেয়, ফেরেশতাগুলিকে সেই একই বিষয় নিয়ে মানুষকে সাহায্য করার জন্য বিশেষজ্ঞ। এটি ব্যবহার করার আগে আপনার ক্রিস্টাল শুষে নিন যেহেতু স্ফটিকের দোকানগুলি আগে থেকেই যোগাযোগের মধ্যে রয়েছে সেহেতু, আপনার প্রার্থনাটি ব্যবহার করার আগে আপনার স্ফটিকটি পরিষ্কার করার বিষয়ে নিশ্চিত হন। আপনি কোনও নেতিবাচক শক্তিকে আপনার স্ফটিকটিকে পরিষ্কার করতে পারেন যা এটি একটি প্রাকৃতিক উপাদানের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে সঞ্চিত হতে পারে, যেমন সরাসরি সূর্যালোকের মধ্যে এটি স্থাপন করা, এটি মাটিতে দগ্ধ করা বা এটি একটি প্রার্থনা হিসাবে ব্যবহার করার আগে এটি দিয়ে পানি দিয়ে rinsing হিসাবে টুল. আপনার উদ্দেশ্য শুদ্ধ করা, অত্যধিক। মনে রাখবেন যে স্ফটিকগুলি কেবলমাত্র আপনার শক্তির ফ্রিকোয়েন্সিগুলিতে ফেরেশতার সাথে ভালভাবে সংযুক্তিতে সাহায্য করার জন্য সরঞ্জামগুলি; তারা মহাবিশ্বের নিপুণ চেষ্টা করার জন্য ব্যবহার বস্তু হতে বোঝানো হয় না। স্ফটিক নিজেদের উপর আপনার বিশ্বাস স
bn
্থাপন করবেন না। পরিবর্তে, আপনার শক্তির উত্সে আপনার বিশ্বাস স্থাপন করুন: ঈশ্বর, যিনি আপনার জন্য স্ফটিক তৈরি করতে ব্যবহার করেন। আপনার জীবনের জন্য ঈশ্বরের উদ্দেশ্য সন্ধান করুন, তিনি আপনাকে সম্পূর্ণভাবে ভালবাসেন এবং আপনি আপনার জন্য শুধুমাত্র সেরা চায় জানেন যে। আপনার ক্রিস্টালকে ডিলিট করুন এঞ্জেলের সাথে যোগাযোগ করুন আপনি আপনার স্ফটিক আপনি দেবদূত আপনি প্রার্থনা বা ধ্যান, যেমন আপনার অভিভাবক দেবদূত বা archangels এক হিসাবে সঙ্গে যোগাযোগ করার পরিকল্পনা উত্সর্গীকৃত হতে পারে। এই ধাপটি কেবল একটি বিকল্প যখন, এটি যে বিশেষ দেবদূত সঙ্গে আপনার সংযোগ শক্তিশালী করতে সাহায্য করতে পারেন। যেহেতু আপনার অভিভাবক দেবদূত সবসময় আপনার সাথে, এটি আপনার কাছে নিকটতম দেবদূত একটি স্ফটিক উত্সর্গীকৃত দ্বারা নিজেকে স্মরণ করিয়ে তোলে যে অর্থে তোলে - আপনার প্রার্থনা এবং ধ্যানের সব আপনার সব শুনে যারা। "আপনার অভিভাবক দেবদূত বহন করে আপনার পাশ দিয়ে যাবার একটি অত্যন্ত কার্যকর উপায় আপনার অভিভাবক দেবদূত এর শক্তি সঙ্গে একটি স্ফটিক বা রত্ন চার্জ করা হয়," রিচার্ড ওয়েবস্টার তার বই আত্মা গাইড এবং অ্যাঞ্জেল guardians লিখেছেন: আপনার অদৃশ্য সাহায্যকারী যোগাযোগ করুন "কার্যত কোন রত্ন এই জন্য করবে, সুতরাং যদি আপনার একটি রত্ন পাথর যে কোন কারণে আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, এটি ব্যবহার করুন। সম্ভবত একজন বন্ধু আপনাকে একটি রত্ন পাথর বা স্ফটিক দিয়েছেন যে আপনি বিশেষভাবে পছন্দ করেন, অথবা হয়তো আপনি কেবল কেনা কারণ এটি বিশেষ মনে এই স্ফটিক এবং রত্ন আদর্শ। " আপনি আপনার বিশেষ ধরনের উদ্দীপক ব্যক্তিদের সাহায্য করার জন্য বিশেষজ্ঞ একটি বিশেষ আর্কাইভ একটি স্ফটিক উত্সর্গ করতে পারে। আপনার বইয়ে 44 টি উপায়ঃ আপনার ফেরেশতাদের সাথে কথা বলুন: এঞ্জেলস'স প্রেম এবং হিলিং, লিজ ডিন এবং জেইনে ওয়ালেসের সাথে লিখুন: "আপনি যদি কোন বিশেষ আর্কাইভকে আপনার স্ফটিককে উৎসর্গ করেছেন, তবে জানেন যে এই স্ফটিকটি আপনাকে দৃঢ়ভাবে সহযোগিতা করতে সহায়তা করবে দেবদূত। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি আপনার প
bn
াথর উৎসব মাইকেল, আপনার স্বাধীনতা এবং সুরক্ষার দেবদূত উত্সর্গীকৃত, আপনি আপনার স্থল দাঁড়ানো প্রয়োজন যখনই আপনি স্ফটিক রাখা পারে। " প্রার্থনা বা মেডিটেশন সময় আপনার ক্রিস্টাল ব্যবহার করুন আপনার স্ফটিক ধরুন বা স্পর্শ করুন যাতে তার শক্তি আপনার শরীরের সাথে শারীরিক যোগাযোগে থাকে। এটি স্ফটিকের শক্তি আপনার শরীরের আণবিক কাঠামোকে প্রভাবিত করতে সক্ষম করবে, যা আপনার শক্তির জন্য শক্তির অনুধাবন করতে সক্ষম হবে যা আপনার স্ফটিকের মতো একই কম্পনকে attune করবে। ফলস্বরূপ, আপনি আপনার স্ফটিক একই ফ্রিকোয়েন্সিতে vibrates যে হালকা রেতে কাজ যারা ফেরেশতাগণ সঙ্গে আরো স্পষ্টভাবে সংযোগ করতে সক্ষম হতে পারে। যখন আপনি আপনার স্ফটিকের সাথে যোগাযোগ করছেন, তখন আপনি একটি শান্ত জায়গা যান যেখানে আপনি একা হতে পারেন এবং distractions মুক্ত করতে পারেন। তারপর শিথিল এবং ঈশ্বর এবং ফেরেশতাগণ, এবং তাদের জন্য আপনার ভালবাসার সঙ্গে তাদের প্রেম হিসাবে তাদের ভালবাসা কিছু সময় ব্যয়। যখন আপনি প্রস্তুত হবেন, তখন আপনার উদ্বেগগুলির মধ্যে ঈশ্বরের স্বর্গদূতদের সাথে যোগাযোগ শুরু করুন, আপনার বাড়া বা জোরে ঈশ্বর এবং ফেরেশতাগণ আপনি যা পাঠাতে চান তা শুনুন, এবং আপনার সাথে যোগাযোগ করার জন্য তাদের ধন্যবাদ!<|end_of_text|>শুক্রবার-২৫শে জুন, ২০২১ খ্রিস্টাব্দ-১১ই আষাঢ়, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ,-রাত ৪:২৫ প্রকাশ: শনিবার, ৫ জুন, ২০২১, ১:২২ অপরাহ্ণ, বিভাগ : মুহাম্মদ আবু হেলাল, শেরপুর প্রতিনিধি : শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার হাতীবান্ধা ইউনিয়নে ঘাগড়া মারুয়াপাড়া বটতলী হাইওয়ে রোড থেকে উত্তরে গণি হাজীর পুকুর পর্যন্ত ১৫২মিটার বা ৫শত ফুট রাস্তার সিসি ঢালাই কাজের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। ৫ জুন শনিবার সকালে উক্ত ঢালাই কাজের উদ্বোধন করেন, হাতীবান্ধা ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর, কাজের সভাপতি ও ইউপি সদস্য ইউসুফ আলী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা(ইউপি সচিব) আনোয়ার হোসেন, এলাকাবাসীদের মধ্যে মোরশেদ আলম, সুরুজ্জামান, লাল মিয়া প্রমুখ। এলজিএসপি প্রকল্প-৩ এর ১০ লক্ষ টাকা ব্যা�
bn
�়ে ২০১৯-২০২০( বিবিজ) এর অর্থ বছরের কাজটি বাস্তবায়ন করছে হাতীবান্ধা ইউনিয়ন পরিষদ। উক্ত কাজের সার্বিক তদারকি করছেন, এসও সাইফুল ইসলাম, ডিএফ আব্দুর রহিম। হাতীবান্ধা ইউনিনের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ( ইউপি সচিব) আনোয়ার হোসেন বলেন, শতভাগ স্বচ্ছতার সাথে রাস্তাটি সিসি ঢালাইকরণের কাজ চলছে। পর্যায়ক্রমে বাকি রাস্তাটুকুও পাকাকরণ করা হবে।<|end_of_text|>পেনশনের দাবিতে টিআরটিসি'র অবসরপ্রাপ্তদের ডেপুটেশনঃ আগরতলা হোমত্রিপুরাপেনশনের দাবিতে টিআরটিসি'র অবসরপ্রাপ্তদের ডেপুটেশনঃ আগরতলা পুর ও নগর সংস্থার নির্বাচনের মুখে দুই দফা দাবিতে সোচ্চার হলেন টিআরটিসি'র অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীরা। শুক্রবার ত্রিপুরা স্টেট গভ: আন্ডারটেকিং ইপিএফ পেনশনার্স অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে ডেপুটেশন দেওয়া হয় টিআরটিসি'র এমডি'র কাছে। তাদের দাবিগুলো হচ্ছে সরকারি কর্মচারীদের পেনশন প্রদান করতে হবে এবং লিভ স্যালারি দিতে হবে। তারা এদিন টিআরটিসি কার্যালয়ে বিক্ষোভ দেখান। প্রসঙ্গত টিআরটিসি'র কর্মীরা দীর্ঘ সময় ধরেই সরকারি কর্মচারীদের পেনশনের দাবিতে সোচ্চার রয়েছেন। তবে কর্তৃপক্ষ তাদের এই দাবির প্রতি গুরুত্বই দেয়নি। এদিকে নতুন চেয়ারম্যান দীপক মজুমদার আসার পর টিআরটিসিকে লাভজনক সংস্থায় পরিণত করার জন্য বহু পদক্ষেপ নিয়েছেন। কর্মচারীদের ক্ষেত্রে সংস্থা এখন কি পদক্ষেপ নেয় সেটাই দেখার।<|end_of_text|>হাতির বিষ – লিখেছেন দুর্বার প্রলয় । ৫ ডিসেম্বর, ২০১৪ । শুভর ঠিক মুখোমুখি বসে আছে রুমকি। একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে ওর দিকে। রুমকি- তুমি কি আমার কথা শুনবে? শুভ- শুনছি তো… রুমকি- আমার বন্ধুরা তোমায় নিয়ে হাসাহাসি করে… about cialis tablets শুভ- আচ্ছা? (মাথা এপাশ ওপাশ দুলিয়ে) কেন? রুমকি- তুমি জানোনা! এই ওটা দাও, দাও এক্ষনি আমার কাছে… রুমকি খুব রেগে আছে বুঝাই যাচ্ছে, রিস্ক নেওয়া ঠিক হবেনা। তাই কথা না বাড়িয়ে বিরিয়ানির প্যাকেটটা রুমকির হাতেই তুলে দিতে হল। রুমকি- তুমি কি আমায় ভালবাসো? renal scan mag3 with lasix শুভ- বাসিতো। রুমকি- যদি আমাকে চাও তো, এই বেশি বেশি খাওয়াকে ছাড়তে হবে, স্বাস্থ্য ক
bn
মাতে হবে। শুভ- আচ্ছা। (ভালবাসার জন্য এইটুকু কষ্ট নাহয় সে করবেই) চার মাস পর, শুভর স্বাস্থ্য তো কমেইনি, বরং দূর থেকে দেখলে মনে হয় আরো বেড়েছে। ভাঙ্গা হৃদয় নিয়ে হেলেদুলে হাটতে হাটতে বাড়ি ফিরে এলো শুভ। আজ রুমকি তার সাথে ব্রেকআপ করেছে কেবল সে একটু বেশি খায় বলে। আগামিকাল সকালে এক বন্ধুর বাসায় দাওয়াত আছে, ওখান থেকে ফিরেই আত্মহত্যা করে রুমকিকে দেখিয়ে দিবে সে কতটা ভালবাসে তাকে। nolvadex and clomid prices কয়েকটা টোস্ট বিস্কুটকে ভাল করে গুরো করে নিলো শুভ, তার সাথে একটু চিনি মিশিয়ে স্বাধটা দেখে নিলো, খুবি সুস্বাধুই মনে হচ্ছে, ইঁদুরের বিষের প্যাকেট টা ছিড়ে, বিষটা মিশালো টোস্ট গুরার সাথে। এরপর পরিমান মত পানি মিশিয়ে ক্রিমের মত বানালো। মরার আগে যেন দূর্বল না হয়ে পরে তাই গ্লুকোজও মিশালো সাথে। metformin tablet সকালেই কল দিয়ে রুমকিকে আসতে বলেছিল সে, ও আসা মাত্রই এই বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করবে সে। এক ঢিলে দুই পাখি শিকার করা হবে তাতে। দুপুরের খাওয়াটা খেয়ে মরা গেলো আর রুমকিকেও দেখিয়ে দেওয়া গেলো তার ভালবাসা কতটা গভীর। রুমকি ঘরে ঢুকে কাছাকাছি এসে দাঁড়াতেই বিষটা সম্পূর্ন খেয়ে নিলো শুভ, লুটিয়ে পড়লো বিছানায় নিশ্বাস বন্ধ করে। এক মিনিট পরেই লাফিয়ে উঠে বসলো শুভ, আর নিশ্বাস না নিয়ে থাকা যাচ্ছেনা। বিষটা কাজ করেনি। এতক্ষন চুপ করে দাঁড়িয়ে ছিল রুমকি। এবার হাসতে হাসতে বের হয়ে গেলো রুম থেকে। দুদিন পর, হেলে দুলে হাটতে হাটতে রাশেদ মিয়ার চায়ের দোকানের সামনে এলো শুভ, টুলে বসে শান্তিতে গরম চায়ে চুমুক দিচ্ছে লোকটা। চা শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করার কোন মানে হয়না, শুভ লোকটার সামনে যেয়েই একহাতে কলার আরেক হাতে লোকটার ঘাড় ধরে ফেললো- শুভ- ঐ ব্যাটা কি বিষ দিছিলি? can you tan after accutane -কেন ভাই? doctus viagra শুভ- ভেজাল ইঁদুরের বিষ বিক্রি করিস, আমার এলাকায়? (চেচিয়ে উঠলো শুভ) -একটা ইঁদুরও মরে নাই? কেমনে সম্ভব? শুভ- আমি নিজে বিষ খাইছি, দেখ জলজ্যান্ত দাড়ায়া আছি… এক ঝাটকায় শুভর হাত থেকে ছুটেই কয়েক হাত দূরে চলে গেলো লোকটা- -ইঁ
bn
দুর মারার বিষ চাইছিলেন ভাই, হাতি মারার বিষ তো চান নাই…(এক ছুটে পালিয়ে গেলো লোকটা) বিঃদ্রঃ ইঁদুর মারার বিষে পানি মিশালে কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। কেন, কে জানে? Next story সবুজ পাতার ক্রন্দন Previous story ছেমা ২৬ জুন, ২০১৪ side effects of drinking alcohol on accutane ৫ ডিসেম্বর, ২০১৪, ১০:১২ অপরাহ্ন হাহাহাহাহাহাহহাহহাহাআআআআআ মজা পাইছিইইই ৫ ডিসেম্বর, ২০১৪, ১১:২৭ অপরাহ্ন ৬ ডিসেম্বর, ২০১৪, ১:৫৩ পুর্বাহ্ন এই জাতি কিভাবে উন্নতি করবে যেখানে ইদুর মারার বিষেও ভেজাল থাকে। যাই হোক শুভ মরুক আর না মরুক আমরা কিন্তু একটা চমৎকার গল্প উপহার হিসেবে পেলাম। দুর্বার প্রলয় বলছেনঃ acne doxycycline dosage ৬ ডিসেম্বর, ২০১৪, ১০:৪৮ পুর্বাহ্ন হাসাতে যেহেতু পেরেছি আমার লিখা স্বার্থক। ধন্যবাদ জয় & জন। cialis new c 100 ৬ ডিসেম্বর, ২০১৪, ১০:৫১ পুর্বাহ্ন শঙ্খনীল, সত্যি বলতে এ ব্যপারটা নিয়ে আমিও খুব চিন্তিতে, বেশ কয়েকদিন যাবতই লক্ষ্য করছি জ্বলন্ত মশার কয়েলের উপর দিয়ে দুরন্ত মশারা গান গেয়ে বেরাচ্ছে। ভেজাল ঢুকে গেছে সবকিছুতে। accutane prices<|end_of_text|>ওবায়দুল কাদেরকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন ফখরুল - NewsFlash24bd.com Bangladesh reports 35 COVID-19 deaths, 1,20,976 total recoveries শনিবার, 11 জানুয়ারী 2020 18:17 জাতী প্রেস ক্লাবের সামনে বক্তব্য দেন মির্জা ফখরুল। নিউজ ফ্ল্যাশ প্রতিবদেক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, 'মন্ত্রিত্ব ও সংসদ সদস্য থেকে পদত্যাগ করেন। আসুন-আপনি নৌকার জন্য নির্বাচনী কাজ করুন, আর আমি ধানের শীষের জন্য করি। লেট আস ফেস দ্যা চ্যালেঞ্জ। দেখা যাক জনগণ কার দিকে থাকে। শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ পেশাজীবী সম্মিলিত পরিষদ আয়োজিত খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে এক সমাবেশে ওবায়দুল কাদেরকে এই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, 'গতকাল খুব দুঃখ করে ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যদি ফখরুল ইসলাম নির্বাচনের প্রচারণায় অংশ নিতে পারেন, তাহলে আমি কেন পারবো না? আপনি ১০০ বার পারবেন। এই মুহূর্তে মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করুন। �
bn
�সুন একসঙ্গে আমরা নির্বাচন করি। আইন বলে, আপনি মন্ত্রী বা এমপি থাকলে নির্বাচনের প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন না।' নির্বাচনে সমান সুযোগ নিশ্চিতের আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, 'আজকে ক্ষমতা থেকে নেমে আসুন। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করুন। নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় নির্বাচন করুক। সেই নির্বাচনে যদি আপনারা জেতেন, তাহলে মাথা পেতে নেবে।' বিএনপির মহাসচিব বলেন, 'দেশে গণতন্ত্র নেই। গণতন্ত্রকে সমাহিত করা হয়েছে। আজকে আপনারা উৎসব পালন করছেন, খুব ভালো কথা। কিন্তু খালেদা জিয়াকে কারাগারে রেখে আপনারা উৎসব করছেন। এ দেশের মানুষকে অসুস্থ রেখে তাদের এ উৎসব কতটুকু ফলপ্রসূ হবে, সেটাই ভেবে দেখতে হবে।' পড়া হয়েছে 128 বার। সর্বশেষ সম্পাদন করা হয়েছে: শনিবার, 11 জানুয়ারী 2020 18:32 ওবায়দুল কাদেরকে এই ক্যাটাগরিতে আরো: « ইভিএমের মাধ্যমে ভোট কারচুপির ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে নির্বাচন কমিশন-ফখরুল আব্দুল মান্নান এমপি আর নেই »<|end_of_text|>১৪৭ টাকায় করোনা ভ্যাকসিন দেশবাসীকে দিতে চলেছে মোদী সরকার, Indins may get coronavirus vaccine Rs. 147 for one shot says Modi government - Bengali Oneindia | Published: October 22 2020, 21:45 [IST] বিহারে বিনা মূল্যে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়ার ভোট প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পরেই করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে নতুন খবর শোনা যাচ্ছে। করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিনের একটা ইনজেকশন ১৪৭ টাকায় পাবেন দেশবাসী। এমনই শোনা যাচ্ছে। দেশবাসীর কাছে করোনা ভ্যাকসিন পৌঁছে দিতে ৫০০ বিলিয়ন টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে মোদী সরকার এমনই খবর শোনা যাচ্ছে। যদিও এখনও এর কোনও নিশ্চয়তা পাওয়া যায়নি। মোদী সরকার দেশবাসীর হাতে ১৪৭ টাকায় করোনা ভ্যাকসিন পৌঁছে দিতে চলেছে। এমনই খবর পাওয়া যাচ্ছে। যদিও তার সত্যতা এখনও জানা যায়নি। কয়েকদিন আগেই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন জানিয়েছিলেন ২০২১ সালের মার্চ মাসের মধ্যেই ভারতের হাতে করোনা ভ্যাকসিন হাতে আসবে। একসঙ্গে একাধিক করোনা ভ্যাকসিনের ক্লিনিকাল ট্রায়াল চলছে। ৫০০ বিলিয়ন টাকা ভর্তুকি দেশবাসীর সাধ্যের মধ্যে করোনা ভ্যাকসিন পৌঁছে দিতে ৫০০ বিলিয়ন টাকা ভর্তুকি দিতে চলেছে এমনই খবর পাওয়া �
bn
�াচ্ছে। যদিও এখনও কোনও নিশ্চিত খবর জানা যায়নি। এদিকে করোনা লকডাউনে বিপুল ঘাটতিতে চলছে সরকারের কোষাগার। কোষাগারের করুণ দশার মধ্যেও কীভাবে এই বিপুল পরিমান টাকা ভর্তুকি দিয়ে দেশবাসীর জন্য করোনা ভ্যাকসিন আনবে মোদী সরকার এই নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এদিকে বিহারে ভোটের আগে বিজেপির ইস্তেহারে বিনামূল্যে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। এই নিয়ে জোর রাজনৈতিক চাপান উতোর তৈরি হয়েছে। কংগ্রেস এই নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়েছে। ভোটের জন্য মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য এই কাজ করছে বিজেপি। তামিলনাড়ুতে ফ্রি ভ্যাকসিনের প্রতিশ্রুতি এদিকে আবার তামিলনাড়ু সরকারও রাজ্যের বাসিন্দাদের জন্য বিনামূল্যে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী পালানি স্বামী বলেছেন একবার করোনা ভ্যাকসিন তৈরি করা শুরু হয়ে গেলে তামিলনাড়ির প্রত্যেক বাসিন্দাকে করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিন বিনামূল্যে দেওয়া হবে।<|end_of_text|>রোজার মাসে স্বামী-স্ত্রী স'হবাসের নিয়ম - Home লাইফ স্টাইল রোজার মাসে স্বামী-স্ত্রী স'হবাসের নিয়ম ইস'লামের প্রাথমিক যুগে ইফতারের পরে ঈশা পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী' সহ'বাস বৈধ ছিল। যদি কেউ এর পূর্বে শূয়ে পড়তো। তবে নিদ্রা আসলে পানাহার ও স্ত্রী' সম্ভোগ হারাম হয়ে যেত। এর ফলে সাহাবাগন ক'ষ্ট অনুভব করছিলেন। অ'তপর আল্লাহ আয়াত নাজিল করে মাগরিব থেকে সুভহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী' সম্ভোগের আদেশ দান করেন। রাসূল সা: বলেছেন, ইফতার তাড়াতাড়ি কর আর সেহরি বিলম্ব কর। হযরত আনাস (রা:) বলেন আম'রা সেহরি খাওয়া মাত্রই নামাজে দাঁড়িয়ে যেতাম। এখানে একটা বি'ষয় জ্গাতব্য যে যেহেতু আল্লাহতায়ালা রোজাদারের জন্য স্ত্রী' সহ'বাস ও পানাহারের সময় সুবেহসাদিক পর্যন্ত নির্ধারন করেছেন কাজেই সকালে যে ব্যাক্তি অ'পবিত্র অবস্হায় উঠলো সে পবিত্র হয়ে নামাজ আদায় করে রোজা পুরা করে নিল। দীর্ঘ দিন করোনা ভাই'রাসের কারণে বন্ধ থাকা দোকান-পাট ও শপিংমলগুলো ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সীমিত পরিসরে ব্যবসা-বাণিজ্য চালু রাখার অনুমতি দ
bn