text
stringlengths 1.08k
10.7k
| lang
stringclasses 50
values |
---|---|
িয়েছে স'রকার। আজ সোমবার (৪ মে) মন্ত্রি পরিষদ বিভাগের এক প্রজ্ঞপনে এ তথ্য জানানো হয়।
আদেশে বলা হয়, রমজান এবং ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে সীমিত পরিসরে ব্যবসা-বাণিজ্য চালু রাখার স্বার্থে দোকান-পাট খোলা রাখা যাবে।
তবে ক্রয়-বিক্রয়কালে পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন করতে হবে। বড় বড় শপিংমলের প্রবেশমুখে হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
শপিংমলে আগত যানবাহনসমূহকে অবশ্যই জী'বাণুমক্ত করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। দোকানপাট এবং শপিংমূলমসমূহ আবশ্যিকভাবে বিকাল ৫টার মধ্যে বন্ধ করতে হবে।
আদেশে আরও বলা হয়েছে, ঈদুল ফিতরের স'রকারি ছুটিতে কেউ কর্মস্থল ত্যাগ করতে পারবেন না। ওই সময়ে আন্তঃজে'লা গণপরিবহন বন্ধ থাকবে।<|end_of_text|>ত্রুটি সংশোধনে এখনো সাড়া দেয়নি সাড়ে ৫ হাজার পোশাক কারখানা
স্টাফ রিপোর্টার : ত্রুটি সংশোধনে আগ্রহ দেখাচ্ছে না সাড়ে পাঁচ হাজার পোশাক কারখানা। ২০১৩ সালে সাভারের রানা প্লাজা ধসে ১ হাজার ১৩৭ শ্রমিক নিহত হওয়ার পর বাংলাদেশের পোশাক কারখানার বিভিন্ন ত্রুটি সংশোধনের আল্টিমেটাম দেয় ক্রেতা জোট।
সূত্র জানায়, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে রানা প্লাজার ঐ ঘটনা বৃহৎ শিল্প বিপর্যয়ের ঘটনা ছিল। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই বাংলাদেশে মূল্যায়নের মাধ্যমে কারখানার মানোন্নয়ন কর্মসূচির শুরু হয়, যা এখনো চলমান। রফতানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠান হিসেবে এ কর্মসূচির আওতায় রয়েছে সাড়ে তিন হাজার পোশাক কারখানা। কিন্তু পোশাক খাতের সংযোগ শিল্প হিসেবে গড়ে ওঠা বস্ত্র খাতের প্রতষ্ঠানগুলোর অধিকাংশই রফতানিমুখী হলেও সেগুলো এখনো এ মানোন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় আসেনি। এখনো এ খাতের সাড়ে পাঁচ হাজার কারখানা মানোন্নয়ন কর্মসূচির বাইরে রয়েছে।
এদিকে রানা প্লাজা ধসের পর আন্তর্জাতিক দুই উদ্যোগে পরিদর্শনের মাধ্যমে দেশের পোশাক কারখানা মূল্যায়ন কার্যক্রম শুরু হয়। এর একটি পরিচালনা করছে ইউরোপীয় ক্রেতাজোট অ্যাকর্ড অন ফায়ার অ্যান্ড বিল্ডিং সেফটি। অন্য কর্মসূচিটি বাস্ত� | bn |
�ায়ন করছে উত্তর আমেরিকাভিত্তিক সংস্থা অ্যালায়েন্স ফর বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স সেফটি। এছাড়া জাতীয় উদ্যোগে আইএলওর কারিগরি সহায়তায় মূল্যায়ন করছে সরকার। এ তিন উদ্যোগের আওতাভুক্ত কারখানা আছে প্রায় সাড়ে তিন হাজার।
সূত্র আরো জানায়, বস্ত্র পরিদপ্তরের আওতাভুক্ত এ কারখানাগুলোর অধিকাংশই রফতানিমুখী। বস্ত্র পরিদপ্তরের আওতাভুক্ত দেশের মোট ১০টি অঞ্চলে কারখানা রয়েছে ৯ হাজার ৪০টি। এর মধ্যে রয়েছে মানোন্নয়নের আওতাভুক্ত পোশাক খাতের সাড়ে তিন হাজার কারখানাও। এ হিসাবে যেকোনো ধরনের মানোন্নয়ন কর্মসূচির বাইরে রয়েছে পরিদপ্তরের আওতাভুক্ত মোট ৫ হাজার ৫৪০টি কারখানা।
শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীন কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের (ডিআইএফই) মহাপরিদর্শক অতিরিক্ত সচিব মো. সামছুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, মূল্যায়ন কর্মসূচির আওতায় নেই, এমন অনেক কারখানা রয়েছে। আমাদের কাছে থাকা তালিকা অনুযায়ী প্রায় এক হাজার কারখানা এখনো এ কর্মসূচির বাইরে। এর বাইরে আরো কারখানা থাকতে পারে। একটি প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা এ ধরনের কারখানাগুলোকে কর্মসূচির আওতায় আনার চেষ্টা করছি।
ডিআইএফইর হিসাবে মূল্যায়ন কর্মসূচির বাইরে থাকা প্রায় এক হাজার কারখানার সবই পোশাক খাতের। সাব-কন্ট্র্যাক্ট পদ্ধতিতেই এসব কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এ কারখানাগুলোকেই মানোন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় নিয়ে আসার বিষয়ে ভাবছে সরকার। এক্ষেত্রে একাধিক প্রকল্প পরিচালনার বদলে রফতানিমুখী সব কারখানা, বিশেষত বস্ত্র ও পোশাক-সংশ্লিষ্ট সব কারখানাকে একটি প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসা প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বস্ত্র ও পোশাক খাত-সংশ্লিষ্ট মোট সাতটি সংগঠনের সদস্য কারখানা বস্ত্র পরিদপ্তরের তালিকাভুক্ত। সংগঠনগুলোর মধ্যে রয়েছে বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএ, বিটিটিএলএমইএ, বিএলএমইএ, বিজিএপিএমইএ ও বিএসটিএমপিআইএ। এর মধ্যে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত কারখানা রয়েছে ৪ হাজার ৬৭০টি। এছাড়া বিকেএমইএর সদস্য কারখানার সংখ্যা ১ � | bn |
�াজার ৫০০, বিটিএমএর ১ হাজার ৪৩০, বিটিটিএলএমইএর ৮২, বিএলএমইএর ৫৭, বিজিএপিএমইএর ৮৫৩ ও বিএসটিএমপিআইএর ৪৪৮। এর মধ্যে পোশাক খাতের প্রায় এক হাজার কারখানাসহ অন্য খাতভুক্ত কারখানাগুলো মানোন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত নয়।
এ বিষয়ে বস্ত্র পরিদপ্তরের পরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ ইসমাইল বলেন, দেশের রফতানিমুখী বস্ত্র ও পোশাক খাত-সংশ্লিষ্ট শতভাগ কারখানা মানোন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় নেই এটা ঠিক। তবে এসব কারখানার নিবন্ধনের সময় থেকেই সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো সচেতন অবস্থান নিচ্ছে। কমপ্লায়েন্ট না হলে কাউকে নিবন্ধন না দিলেই মানোন্নয়নের জন্য পৃথক কর্মসূচির প্রয়োজন পড়ছে না।<|end_of_text|>দৈনিক পূর্বকোণ | বাংলাদেশে আধুনিক সংবাদপত্রের পথিকৃৎ আলোর পথে দৃশ্যমান টানেল | দৈনিক পূর্বকোণ
২৭ আগস্ট, ২০২০ | ১:৫৪ অপরাহ্ণ
পতেঙ্গা থেকে আনোয়ারা টিউবের রিং স্থাপন সম্পন্ন
আলোর পথে দৃশ্যমান টানেল
কর্ণফুলী নদীর তলদেশে 'বঙ্গবন্ধু টানেল' নির্মাণে পতেঙ্গা থেকে আনোয়ারামুখী টিউবের রিং বসানোর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এখন টিউবটিতে আনুষাঙ্গিক কাজ চলছে। তবে যান চলাচলের জন্য প্রস্তুত করতে আরো কিছু কাজ সম্পন্ন করতে হবে। ৯৪ মিটার দীর্ঘ ও ২২ হাজার টন ওজনের টানেল বোরিং মেশিন (টিবিএম) দিয়ে খনন কাজ করে এই রিং বসানো হয়েছে। টিবিএমটি আনোয়ারায় নদীর তলদেশে ঘুরানো হবে। এরপর একইভাবে চলতি বছরের নভেম্বরে টিবিএমটি নদীর তলদেশে মাটি খনন করে আনোয়ারা থেকে পতেঙ্গার দিকে আসবে। এ পর্যন্ত 'বঙ্গবন্ধু টানেল' নির্মাণ কাজের ৫৮ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্পের পরিচালক হারুনুর রশিদ চৌধুরী।
টানেলের ভিতরে দুটি টিউবের মধ্য দিয়ে যান চলাচল করবে। প্রতিটি টিউবের দৈর্ঘ্য হবে ২ হাজার ৪৫০ মিটার। একটি টিউব দিয়ে পতেঙ্গা থেকে আনোয়ারামুখী যান যাবে। অন্যটি দিয়ে আনোয়ারা থেকে শহরমুখী যান আসবে। ৩ দশমিক ৩১৫ কিলোমিটার মূল টানেলের সাথে আনোয়ারা অংশে ৫ দশমিক ৫২৭ কি.মি এবং পতেঙ্গা অং | bn |
শে দশমিক ৫৫ কি.মি সংযোগ সড়ক থাকবে। পতেঙ্গা থেকে আনোয়ারামুখী টিউবটির কাজ সম্প্রতি শেষ হয়েছে। তবে চলতি বছরের জুনে পতেঙ্গা থেকে আনোয়ারামুখী টিউবটির রিং বসানোর কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও করোনায় শ্রমিক সংকটের কারণে তা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে প্রকল্পের কর্মকর্তারা।
জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু টানেলের প্রকল্প পরিচালক হারুনুর রশিদ চৌধুরী বলেন, 'পতেঙ্গা থেকে আনোয়ারামুখী টিউবের বোরিং এর কাজ সম্পন্নসহ রিং বসানো হয়েছে। তবে যান চলাচলের জন্য উপযোগী করতে আরো কিছু কাজ বাকি রয়েছে। বোরিং মেশিনটি আনোয়ারায় ঘুরানো হবে। এরপর একইভাবে নভেম্বরে বোরিং মেশিনটি নদীর তলদেশে মাটি খনন করে আনোয়ারা থেকে পতেঙ্গার দিকে আসবে।
করোনার কারণে কাজের ধীরগতি হয়েছে কিনা জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক বলেন, করোনার প্রকোপ শুরু হওয়ার পর দেশ ও বিদেশের অনেক শ্রমিক কাজ ছেড়ে চলে গিয়েছিল। তাই কাজের কিছুটা ধীরগতি হয়েছে। তবে করোনার মধ্যে নদীর তলদেশে বোরিং কাজ চলেছে। শ্রমিক-কর্মকর্তারা এখন ধীরে ধীরে কাজে ফিরতে শুরু করেছে। তারা কোয়ারেন্টাইন মেনে কর্মস্থলে ফিরছে।
জানতে চাইলে টানেলের উপ-প্রকল্প পরিচালক আবুল কালাম আজাদ জানান, করোনাকালে শ্রমিক সংকটে 'বঙ্গবন্ধু ট্যানেলের কাজের গতি কিছুটা কমেছে। দেশি বিদেশি প্রায় ১ হাজার ৭০০ শ্রমিক নিয়ে কাজ চালিয়ে যাওয়া এই টানেলে শ্রমিকের সংখ্যা অর্ধেকের নিচে নেমে এসেছিল। মার্চের প্রথম দিকে দেশে লকডাউন শুরু হওয়ার আগে চীনের অনেক শ্রমিক-কর্মকর্তা নিজ দেশে চলে গিয়েছিল। যারা কিছুদিন যাবত কাজে ফিরছে।
প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, চীনের সাংহাই শহরের আদলে চট্টগ্রামকে 'ওয়ান সিটি এন্ড টু টাউন' মডেলে রূপান্তরিত করতে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়াধীন বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ কর্ণফুলী নদীর তলদেশে চার লেন বিশিষ্ট সড়ক টানেল নির্মাণ প্রকল্পের কাজ হাতে নেয়। চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না কমিউনিকেশন এন্ড কন্সট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড (সিসিসিসি) টানেল নির্মাণের কাজ পায়। ২০১৬ সালের | bn |
১৪ অক্টোবর টানেল নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং এবং ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানেলের মূল খনন কাজ উদ্বোধন করেন।
এই প্রকল্পে ব্যয় হবে ৯ হাজার ৮৮০ কোটি ৪০ লাখ টাকা। যার মধ্যে ঋণ হিসেবে চীনের চাইনিজ এক্সিম ব্যাংক দেবে ৫ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা। তবে প্রথমে টানেলের ব্যয় ধরা হয়েছিল ৮ হাজার ৪৪৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। বাড়তি জমির প্রয়োজনীয়তা ও জমির মূল্য বাড়ায় এই প্রকল্পের ব্যয় বেড়েছে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। ইতোমধ্যে টানেল নির্মাণে পাঁচ হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয় হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
বঙ্গবন্ধু টানেল সূত্র আরো জানায়, নগরীর পতেঙ্গা হয়ে নদীর তলদেশে ঢুকে আনোয়ারা অংশের কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি (কাফকো) এবং চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডের (সিইউএফএল) মাঝামাঝি স্থান দিয়ে বের হবে। নদীর তলদেশে এর গভীরতা হবে ১৮ থেকে ৩১ মিটার।<|end_of_text|>ইসলামিক নারী স্বাধীনতা: পর্দা প্রথা এবং শারীরিক প্রভাব - ১ - fadeddreamsblog's bangla blog
ইসলামিক নারী স্বাধীনতা: পর্দা প্রথা এবং শারীরিক প্রভাব - ১
ইসলামে নারী স্বাধীনতা এবং পর্দাপ্রথা দুটোই স্পর্শকাতর বিষয়। ইদানিং আমি যেকোনো বিষয়ে পোস্ট লেখার আগে দ্রুত আসল বিষয়ে চলে যাই, তবে এই পোস্টে কিছু কথা লিখে শুরু করি। বর্তমান সময়টা বেশ অস্থির একটা সময়। ইসলাম ঘিরে নানা গ্রুপ এর পক্ষে, বিরুদ্ধে কাজ করে যাচ্ছে। ইসলামের বিরুদ্ধে কাজ করে বিশাল ইন্ডাস্ট্রি যেমন গড়ে উঠেছে তেমনি ইসলামকে পন্য করে গড়ে তোলা হয়েছে বিশাল বিশাল সম্রাজ্য, ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠান। আর যখন নারীর কথা আসে, দুঃখ জনক হলেও সত্য নারী সেই আদিকাল থেকেই পন্য ছিলো। কেউ একটু ছাড় দিয়ে বিশাল বাহবা কুড়াতো, কেউ নারীকে ফাঁদে ফেলে তাও করতো। এখন নারীর পাশে এতো ফাঁদ, প্রতারনা.....তাই এমন দুটি স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে ঠিক কোন দিক থেকে লেখা শুরু করা যায় এটাও অনেক চিন্তার বিষয়।
তাই চিন্তা করলাম এসব কিছু নিয� | bn |
�ে না লিখে সবচেয়ে ভালো হয় এর গোড়া কোথায় সেটা নিয়ে কথা বলা দরকার। মানুষের সাথে অনেক কিছু নিয়ে তর্ক করা যায়, তর্কে খেই হারিয়ে ফেলা খুব সহজ যে আসলে কোনো বিষয়ে কথা বলা শুরু করেছিলাম। তার চেয়ে মানুষকে জানানো দরকার আসলেই কি ছিলো আর আসলেই কি হচ্ছে আর আসলেই আমরা কি জানি! এবং সত্যিকারভাবে আমাদের একটা বেসিক ধারনা রাখা দরকার ইসলাম নারীকে কিভাবে চলতে বলেছে। এখানে আমি এটা কখনোই বলবো না কোনটা অধিকতর শ্রেয়: ইসলামিক নারী স্বাধীনতা না প্রচলিত বর্বর শরীয়া ভিত্তিক দেশের নারী স্বাধীনতা বা আধুনিক সমাজব্যাবস্থার নারী স্বাধীনতা; মূলত এটা আপনারাই আলোচনা করে বের করে নিন।
আলোচনার বিষয়: ইসলাম বোলে তো আমি অবশ্যই কথা বলবো কোরান আর স হী হাদিস সমূহতে কি কথা বলা আছে সেই বিষয়ে। সেভাবেই নীচে পয়েন্ট আউট করি।
ইসলামে পর্দা প্রথা: কোরান আর স হী হাদিসের আলোকে। মুয়াবিয়ার যেকোনো হাদিস আমি পরিহার করি। কেন করি সেটা বলবো আমি আরেক পোস্টে।
আলোচনা করা হবে যথোপযুক্ত কোরানিক আয়াত এবং হাদিস দিয়ে এবং তার সাথে তাদের সূত্রাবলী অবশ্যই বর্ণিত থাকবে। যেসব বিষয়ে কোরান হাদিসে কোনো বর্ননা পাওয়া যাবে না সেসব বিষয়ে কি ফতোয়া চালিত আছে সেসবের বিষয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করা হবে।
তার আগে আপনারা বাল্যবিবাহ সম্পর্কে এই পোস্ট টি পড়তে পারেন যেখানে বলা আছে বাল্যবিবাহ ইসলাম অনুমোদন করে কিনা এবং এটা কি সুন্নত বা ফরজের পর্যায়ে পড়ে কিনা সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
শুরু করা যাক আসল ঝগড়া:
পর্দাপ্রথা:
কোরান এবং সহী হাদিসের আলোকে একজন নারীকে এমন ভাবে হিজাব করতে হবে যাতে নীচের এই ৭ টা শর্তাদি পূর্ন হয়। কোরান শরীফের আয়াতের অর্থসমূহ নেয়া হয়েছে ৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ইসলামিক ফাউন্ডেশনের (দয়া করে এখানে কোনো দুর্নীতির খোজ করবেন না, আমি দুদক না ) এই অসাধারন ওয়েবপেজ থেকে।
প্রথম শর্ত: কতটুকু ঢাকতে হবে?
পাবলিক প্লেসে একজন নারী যখন বের হবেন তখন তাকে শরীরের যেসব অংশ ঢেকে রাখতে হবে আর যা না ঢাক� | bn |
�েও চলবে তার নির্দেশনা আছে নীচের এই আয়াত গুলোতে।
সূরা আন-নূর (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত সংখ্যা ৩১
"ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও। "
এই আয়াতে زينة বা জিনা শব্দের বাংলা অর্থ ধরতে গেলে সাজ, সজ্জা অলংকার। এবং বেগানা পুরুষ কারা হবে সেটা সম্পর্কে বলা আছে। তবে এখানকার অর্থ অনুসারে এই সাজ সজ্জার ব্যাপারে দুভাবে বলা আছে সেটা হলো একটা দৈহিক গোপন অঙ্গ সমূহ আরেকটা হলো নারীরা পোষাক পরিধান দিয়ে যে রূপটা ফুটিয়ে তোলে। তো মেয়েদের পরিধান সমূহের ব্যাপারে বলা আছে যা সাধারনত প্রকাশমান তা ছাড়া সব যেন ঢেকে রাখা হয় আর বুকের ওপর একটা ওড়না দিয়ে রাখে যেটা মাথায়ও থাকবে। আর স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, এদের সামনে ছাড়া অন্য কারো কাছে ন গ্ন বা অর্ধ নগ্ন বা গোপন অঙ্গ প্রকাশ না করে।
কিন্তু শেষের দিকে এই আয়াতের অর্থ নিয়ে একটা ক্যাচাল আছে। আমার আরবী জ্ঞান অতটা স্বয়ংসম্পূর্ন না তাই ইংলিশ অনুবাদ নিলাম:
পিকথাল বলছে:
ইউসুফ আলি বলছে:
that they should not strike their feet in order to draw attention to their hidden ornaments.
শাকির বলছে:
let them not strike their feet so that what they hide of their ornaments may be known;
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অর্থ বলছে:
that they should not strike their feet in order to draw attention to their hidden ornaments
তার মানে মেয়েদের জোরে হাটা মানা। আমার কমন সেন্সে যেটা বোঝায় সেটা হলো র্যাম্প মডেলিং করন যাইতো ন | bn |
া।
সূরা আল আহযাব (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত সংখ্যা ৫৯
"হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু। "
উপরোক্ত আয়াত অনুসারে মাথার যে চাদর থাকে বা ওড়না সেটা দিয়ে যেনো তারা মাথা, ঘাড় আর বুকের পুরো অংশ ঢাকা হয়। এই নির্দেশনা পাওয়া যায় আবু দাউদে বর্ণিত হযরত আয়েশা রাঃ এর একটা হাদিস থেকে, যেখানে বলা আছে আবু বকর রাঃ এর সাথে দেখা করার জন্য নবিজী সাঃ ঘরে আসলে হযরত আসমা রাঃ এর দেখা পান যেখানে তিনি খুব পাতলা কাপড়ে ছিলেন, তখন নবিজী সাঃ ইরশাদ করেন,"হে আসমা রাঃ! যখন কোনো মেয়ে বয়ঃসন্ধিতে উপনীত হয়, তখন তার শরীরের কোনো অঙ্গ যাতে দেখা না যায়" এই বলে তিনি তার মুখ আর হাতের দিকে ইশারা করেন।
এখন কথা হলো এই আবু দাউদে বর্নিত হাদিস অনুযায়ীমুখ আর হাতও ঢাকতে বলা হয়েছে। আবার অন্যদিকে বিভিন্ন আলেমরা এটা খ্রিস্টান নানদেরকে যে খীমার দিয়ে পর্দা করতে দেখেছেন যেমন মাথা সহ কান এবং তাদের ঘাড় ও বুকের ওপরের অংশ সেটার দিকেও নির্দেশ করেন।
তার মানে এখানে একটা তর্ক আসতে পারে হাদিস অনুযায়ী সত্যি কি মুখ ঢাকতে হবে কিনা যেখানে কোরানে মুখের কথা বা হাতে কথা বলা হয়নি, বলা হয়েছে গোপন অঙ্গের কথা এবং বুকে ওড়নার কথা?
এখন আমরা আরেকটা হাদিসে দেখি সেখানে কি বলা হয়েছে:
আবু হুরায়রা রাঃ বর্নিত হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেছেন," দুই ধরনের লোক জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে। প্রথম গ্রুপে সেসব সেসব কর্মকর্তারা যারা কিনা গরুর লেজ সদৃশ্য চাবুক ব হন করে এবং তা দিয়ে মানুষকে চবকায়। আর দ্বিতীয় গ্রুপে সেসব নারীরা যারা জামা কাপড় পড়া সত্বেও নগ্নই মনে হয়। তারা পুরুষদের দিকে নিজেদেরকে ঝুকে দেয় এবং তাদেরকে একই ভাবে আকৃষ্টও করে নিজেদের কাছে। তাদের মাথা বুখতি উটের মতো লম্বা হবে, এক দিকে ঝুকে থাকবে (তাদের চুলের খোপার স্টাইলের কথা বলা হয়েছে)। তারা জান্নাতে তো প্রবেশ � | bn |
�রতে পারবেই না বরংচ ব হুদুর হতে যে জান্নাতের সুবাশ পাওয়া যায় তা থেকেও বন্ঞ্চিত হবে। (এটার সঠিক কোনো তথ্যসূত্র খুজে পাচ্ছি না, কেউ পেলে আমাকে জানান, আমি এটা যোগ করে দেবো পোস্টে)
এই হাদীসে মূলত চুলের খোপা কেমন হবে এবং আটোসাটো জামা কাপড় যেমন স্কিন টাইট শার্ট, লেগিংস ইত্যাদীর কথাই বলা হয়েছে। কিন্তু আয়েশা বর্নিত হাদিসটি যদি আমরা লিটারেল মিনিং করি তাহলে সেটা মুখ মন্ডল ঢাকার ব্যাপারেও বলা আছে। মুখের ব্যাপারে ঐ এক হাদিস ছাড়া আরও যেসব হাদীস আছে সেটা নিয়ে পরে আলোচনা করবো। আপাতত রেফারেন্স হিসেবে ইমাম আল শোওখানী তার ফাতে আল কাদের বই এর নাম বলা যেতে পারে যেখানে মুখ মন্ডল ঢাকার ব্যাপারটা উল্লেখ আছে।
দ্বিতীয় শর্ত: পুরুত্ব
স্বচ্ছ এবং পাতলা কাপড়ের ব্যাপারে সাহাবারা বেশ কঠোর ছিলেন তখন। এমনকি এমন কাপড়ও পড়তে মানা করা হয়েছে যে কাপড়ে তার গায়ের ত্বকের বর্ন কি সেটা বোঝা যায়।আল কুর্তুবিতে বর্নিত হযরত আয়েশা রাঃ বলেন যে বানু তামিম থেকে কিছু মহিলা বেশ স্বচ্ছ কাপড় পড়ে দেখা করতে আসলে তিনি তাদেরকে বলেন যে যদি তুমি নারীদের বিশ্বাস করো, তাহলে সেসব বিশ্বাসী নারীদের পোশাক এমন হতে পারে না। আরও বলা হয় বিবাহের জন্য সজ্জিত এক মেয়ে স্বচ্ছ খীমার পড়ে আসলে তাকে বলেন যে যে মেয়ে এধরনের পোশাক পরিধান করে সে সূরা আন নুরের আয়াত বিশ্বাস করে না।
আবার রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন,"আমার শেষ উম্মতের মাজে এমন নারী থাকবে যারা উটের কুজের মতো তাদের চুলের খোপা উচু করে রাখবে, স্বচ্ছ খাপড় পরিধান করবে। তাদেরকে অভিশাপ দাও কারন তারা নিশ্চয়ই অভিশাপপ্রাপ্তা।"(আত তাবারানী এবং স হী মুসলিম)।
এই স্বচ্ছ কাপড় নিয়ে আরও বহু হাদিস বর্নিত আছে। এখন কথা থাকতে পারে অনেক কোরানিস্ট হাদিস মানতে চানতে চাননা। তাদের এই ব্যাপারে মত কি?
তৃতীয় শর্ত: ঢিলেঢালা পোশাক
উসামাহ ইবনে জায়েদে বর্নিত: রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন যে নবিজী সাঃ আমাকে একটা মোটা কপটিক কাপড় উপ হার দিয়েছিলেন যা তিনি পেয়েছিলেন দাহিয়া আল কালবির কাছ থেকে। ওটা আমি আমার স্ত্রীকে দিয়ে | bn |
দেই। এরপর নবিজী সাঃ আমাকে জিজ্ঞাসা করেন:তুমি কেন এটা পরিধান করোনি? আমি প্রত্যুত্তরে বলি: আমি এটা আমার স্ত্রীকে দিয়ে দিয়েছি। তিনি বলেন যে তোমার স্ত্রীকে বলে দাও যে এর নীচে একটা মোটা কাপড় পড়ে নিতে যাতে করে বাইরে থেকে তার শরীরের অবয়ব বোঝা না যায়।
এ থেকে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে বয়ঃসন্ধি প্রাপ্ত নারীকে এমন মোটা কাপড় পড়তে হবে যে বাইরে থেকে কোনোমতেই তার দেহ সৌষ্ঠব বোঝা না যায়। কপটিক কাপড়ের ছবি দিলাম যা দেখলেই বোঝা যাবে এটা একটা মোটা ফতুয়া টাইপ বস্ত্র এবং এর ভেতরে পুরু কাপড় পড়ার নির্দেশ আছে।
যতদূর বুঝি পদার্থবিজ্ঞান অনুসারে আপনি যদি শীতের দেশে থাকেন তাহলে একটা মোটা কাপড় পড়ার চাইতে বেশ কতগুলো পাতলা কাপড় পড়া ভালো। কারন আপনি যদি বেশী সংখ্যক পাতলা পাকড় পড়েন তাহলে এইসব কাপড়ের মধ্যে থাকা বায়ুর স্তর শরীরের তাপকে সন্ঞ্চিত করে একটা মোটা কাপড়ের তুলনায় শরীরকে বেশী গরম রাখতে পারবে। যারা স্ক্যান্ডিনেভিয়ান বা কানাডার মতো দেশে থাকেন তারা দেখবেন কানাডীয়ান গুজ বা এভারেস্ট ব্রান্ডের জ্যাকেট গুলো খুবই পাতলা কিন্তু তারা -২০ বা -২৫ এও বেশ ভালো কার্যকর। কারন এইসব জ্যাকেট এই কনসেপ্টে তৈরী করা। সেক্ষেত্রে এই জ্যাকেট যদি বাংলাদেশের ৪০-৪৫ ডিগ্রী সেলসিয়াসের শুস্ক আব হাওয়ায় পড়েন তাহলে ঘাম আর গরমে খারাপ অবস্থা হতে পারে। অনেকে হয়তো বলবেন এমন অনেক কাপড় আছে যেগুলো পড়লে গরম লাগবে না। কিন্তু পদার্থবিজ্ঞানের এই সন্ঞ্চিত তাপের কনসেপ্টে কাপড়ের প্রকারভেদ কাজ করবে না। তাই গরমে এহেন দুই তিনস্তর কাপড় পড়াটা কতটা স্বাস্থ্যসম্মত, এটা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলতে পারেন।
আবার যেসব দেশে -২০ বা -২৫ তাপমাত্রা চলে সেখানে আপনি ঢিলেঢালা পোশাকে আপনার ফ্রস্ট বাইট হবে সন্দেহ নাই। ফ্রস্ট বাইট হলো অতিরিক্ত ঠান্ডায় আপনার পায়ের পাতা বা শরীরের কোনো অঙ্গ জমে কালো হয়ে যায়। ফলে ঐ অঙ্গটা তৎক্ষনাৎ নষ্ট হয়ে যাবে এবং তাকে কেটে ফেলা ছাড়া আর কোনো উপায় নাই। এজন্য শীতপ্রধান দেশে এই ধর | bn |
নের ঢিলেঢালা কাপড় পড়া বিদজ্জনক বৈকি। আমরা মনে হয় উত্তর মেরু বা দক্ষি মেরুর বৈরী আবহাওয়া বাংলাদেশের মতো চরম বৈরীভাবাপন্ন দেশের জন্য এগুলো নিয়ে আরো বেশী করে আলাপ করতে পারি।
চতুর্থ শর্ত: রং, আকার, স্টাইল
সূরা আল আহযাব (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত সংখ্যা ৩২-৩৩
"হে নবী পত্নীগণ! তোমরা অন্য নারীদের মত নও; যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, তবে পরপুরুষের সাথে কোমল ও আকর্ষনীয় ভঙ্গিতে কথা বলো না, ফলে সেই ব্যক্তি কুবাসনা করে, যার অন্তরে ব্যাধি রয়েছে তোমরা সঙ্গত কথাবার্তা বলবে।
তোমরা গৃহাভ্যন্তরে অবস্থান করবে-মূর্খতা যুগের অনুরূপ নিজেদেরকে প্রদর্শন করবে না। নামায কায়েম করবে, যাকাত প্রদান করবে এবং আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করবে। হে নবী পরিবারের সদস্যবর্গ। আল্লাহ কেবল চান তোমাদের থেকে অপবিত্রতা দূর করতে এবং তোমাদেরকে পূর্ণরূপে পূত-পবিত্র রাখতে। "
উপরের আয়াত অনুসারে মেয়েদের পরপুরুষের সাথে মোহনীয় আর কোমল ভঙ্গিতে কথা বলা বারন কারন তাতে পুরুষের মনে কু প্রস্তাব উকি ঝুকি দেয়। এখন এই আয়াতের ব্যাখ্যাস্বরুপ আল কুর্তুবিতে বর্নিত মুজাহিদ রাঃ বলেছেন যে ইসলাম অবতীর্ন হবার আগে মেয়েরা পুরুষদের মাজে এমন ভাবে চলাফেরা করতো যাতে পুরুষরা তাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়। ক্বাতাবা রাঃ বলেন যে মেয়েরা মাথায় খোলা কাপড় পড়তো মাথা এবং সাথে গলায় পরিহিত প্রলুব্ধ করার নেকলেস, কানের দুল আর অন্যান্য গ হনা সামগ্রী। যা মূলত উপরে বর্নিত আল আহযাবের ৩৩ নম্বর সূরার প্রথম লাইনেই পাওয়া যায় "মূর্খতা যুগের অনুরূপ নিজেদেরকে প্রদর্শন করবে না"।
ঘরের বাইরে এমন পোষাক পড়া যাবে না যে যা টার সৌন্দর্য্যকে আরো বাড়িয়ে তুলবে যার ফলে যে কাপড় পরিধান করবে তার মধ্যে উজ্জল কোনো রং থাকেব না বা এমন কোনো ডিজাইন থাকবে না যেটা বেশ বোল্ড ও চকচকে এবং আলো প্রতিফলিত করে যার ফলে পুরুষের মনোযোগ আকৃষ্ট হয়।
এর ব্যাখ্যায় ইমাম আদ্ব ধাবানী তার কিতাব আল কাবা'ইর গ্রন্থে লিখেছেন: যেসব কারনে একজন নারী অভিশাপ্ত হয় তার মধ্যে য | bn |
ে তার সাজ সজ্জা প্রদর্শন করে, সুগন্ধি ব্যাব হার করে যখন সে বাইরে যায় এবং পরনে থাকে রং বেরং এর কাপড়..." তার মানে মুসলমান মহিলাদের এমন কাপড় পড়া উচিত যার উজ্জ্বলতা নেই, সাদামাটা এবং তাতে কোনো অবয়ব থাকবে না। এই পয়েন্ট টা পালন করার দায়িত্ব সেই সব মুসলমান পুরুষের যারা ঐ নারীর কৃতকর্মের জন্য দায়ী এবং রাসুলুল্লাহ সাঃ সতর্ক করে দিয়েছেন স হী হাদিসে যা বর্নিত করেছেন আব্দুল্লাহ ইবনে 'আমর ইবনে আল-'আসা," তিন ধরনে ব্যাক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে না: আদ দায়ুথ যে কিনা তার পরিবার সম্পর্কে নিজের পরিবারের অশ্লিলতাকে প্রশ্রয় দেয় যেমন সেইসব অসৎ স্বামী যে কিনা তার স্ত্রী বা কন্যার দায়িত্ব পালন করেন কিন্তু তাদের অবৈধ যৌনসম্পর্ক বা তাদের রুপ সৌন্দর্য্য ঘরের বাইরে প্রকাশে বাধা না দিয়ে যৌনতা উস্কে দেন।"
৫ম শর্ত: পুরুষের পোশক হতে ভিন্নতর
মেয়েরা ছেলেদের মতো পোশাক পড়তে পারবে না। আবু হুরায়রা বর্নিত হাদিসে আছে,"রাসুল সাঃ সেসব পুরুষকে অভিসম্পাৎ করেন যারা মেয়েদের ন্যায় পোষাক পরিধান করে।(আবু দাউদ,ঈবনে মাজা)
আব্দুল্লাহ ইবনে উমার রাঃ বর্নিত, তিনি হযরত মুহাম্মদ সা কে বলতে শুনেছেন যে যে পুরুষ মহিলাদের মতো কাপড় পড়ে এবং যে মহিলা পুরুষদের মতো কাপড় পড়ে তারা অবিশ্বাসী। (আহমেদ এবং আত তাবারানী)
আর বলা হয়েছে আবু দাউদে উম্মে সালামাহ রাঃ বলেছেন যে রাসুল সাঃ নারীদেরকে তাদের হাতে খুমুর এমন ভাবে মাথায় পড়তে নিষেধ করেছেন যা কিনা তুড়বান অন্ঞ্চলের পুরুষরা পরিধান করে। নীচে একজন খুমুড় পরিহিত তুড়বান পুরুষের ছবি দিলাম
এই নির্দেশনাটা বর্তমানা যেসব নারীরা পশ্চিমা বিশ্বে থাকেন কিন্তু বোরকা পড়েন না তাদের জন্য মোল্লারা খুব বেশী প্রচার করেন। তার মানে আয়েশার উপরোক্ত হাদিস আর এই খুমুড়ের হাদিসটি বোরখার জন্য একটা ভালো এডভোকেসী করতে পারে।
ষষ্ঠ শর্ত: কাফেরদের থেকে পার্থক্য
শরীয়াহ আইন অনুযায়ী মেয়েদের পোষাক আষাক থেকে শুরু করে চাল চলন, কথা বার্তা, উৎসব, প্রথা সবকিছুই কাফেরদের থেকে আলাদা হতে হবে যা দুটি হাদিসের মাধ্যমে � | bn |
�রিস্কার করা আছে। প্রথমটি হলো, উমার রাঃ বর্ননা যা কিনা আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আল-আস উদ্বৃত করেন পরে: রাসুলুল্লাহ সাঃ আমাকে দুটো স্যফ্রন রং কাপড় পড়তে দেখে বলেন যে অবশ্যই এগুলো কাফিরের কাপড় তাই এসব পরিধান করো না। (স হী মুসলিম)
আব্দুল্লাহ ইবনে উমার রাঃ আরো বর্নিত করেন: যেই তাদের (কাফির) মটো পরিচ্ছদ পরিধান করবে। (আবু দাউদ) আবু মাসা আল-আশারি রাঃ উমার রাঃ এর উদ্ধৃতি দিয়ে আরও বলেন যে আমি তাদেরকে সম্মানকরবো না যারা আল্লাহকে অসম্মান করবে বা যাদের বিশ্বাস তার ওপর শ্রদ্ধা রাখে না অথবা যারা বিশ্বাসীদেরকে দূরে ঠেলে দেয়।(আহমাদ)
সপ্তম শর্ত: অসার এবং জাঁকালো পোষাক
একজন নারীর পোশাক অবশ্যই দামী বা জাঁকালো বা প্রাচুর্যপূর্ন হতে পারবে না। সাদামাটা হতে পারবে। এসব দিক খেয়াল রেখে বেশীরভাগ ইসলামিক স্কলার নেকাবের প্রতি রায় দেন।
নেকাব:
এই আয়াতটা অবতীর্ন হয়েছিলো এই কারনে যে তৎকালিন সময়ে মেয়েরা যখন প্রকৃতির ডাকে সারা দিতে বাইরে যেতো রাতের বেলা ঘরের পরিধেয় পোশাকে তখন বািরের লোকজন তাদেরকে ক্রীতদাস ভেবে ঈভটিজিং করতো তখন সেই মহিলারা চিৎকার করলে তারা পালিয়ে যেতো।
আবু দাউদে বর্নিত উমার রাঃ উদ্ধৃতির মাধ্যমে জানা যায় যে রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন যারা দুনিয়া অসার পোশাক পড়েছে আল্লাহ রোজ হাশরের ময়দানে তাদেরকে পুনরুথ্থান করবেন অপমান জনক পোশাকে।
যদিও অনেক তাবে তাবেঈন মুখের অধিকাংশ অংশ ঢাকার পক্ষে রায় দেন যেখানে মুখের নীচের অংশ থেকে নাক পর্যন্ত আর পুরো কপাল।কিন্তু বুখারীর স হী হাদিসে বর্নিত, ইমাম মালিকের মুত্তাওয়া আর সুন্নাহের আবু দাউদে এসেছে যে রাসুলুল্লাহ সাঃ নামাজ আর ইহরামের সময় মুখ আর হাতের কব্জী থেকে নীচ পর্যন্ত ঢাকতে নিষেধ করেছেন। তার মানে বোঝা যায় যে মুখ আর হাত অনাবৃত রাখা একটা খুব সাধারন অনুশীলন।
যারা অবশ্য বোরকার পক্ষপাতী তারা আয়েশা রাঃ এর আরেকটা হাদিসের কথা বলেন: আয়েশা রাঃ ইরশাদ করেন: যখন আল্লাহ শব্দগুলো প্রকাশিত করেন....এবং তাদের পর্দা জায়েদুনার (তাদের শরীর, মুখমন্ডল, ঘাড়, বুক) ও | bn |
পর টানতে বললেন- তারা তাদের ইজার (এক ধরনের কাপড়) নিলো এবং কোনা থেকে এক টানে ছিড়ে ফেললো এবং মুখ আবৃত করলো (বুখারী: ৪৪৮১)। তবে এটা একটা আহাদিস মানে এর রেফারেন্স অনেক দীর্ঘ এবং তার জন্য একে সন্দেহজনক পর্যায়ে ফেলা হয়। কিন্তু কিছু কিছু স্কলার বোরখার পক্ষকপাতীত্ব করার জন্য এই হাদিসটিকে গুরুত্ব দেন।
মুখ ঢাকার বয়াপারটা নিয়ে বেশ কিছু বিতর্ক চললেও প্রায় সবগুলোই হাদিসই একটু সন্দেহ যুক্ত বা জাল হাদিসের মধ্যেই পড়ে। আমি এটার ডিটেলসে যাবো না। বেশীর ভাগ ইসলামী স্কলার নেকাবের প্রতি জোর দেন।
সূরা আন-নূর (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত সংখ্যা ৬০
"বৃদ্ধা নারী, যারা বিবাহের আশা রাখে না, যদি তারা তাদের সৌন্দর্যø প্রকাশ না করে তাদের বস্ত্র খুলে রাখে। তাদের জন্যে দোষ নেই, তবে এ থেকে বিরত থাকাই তাদের জন্যে উত্তম। আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।"
সূরা আল আহযাব (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত সংখ্যা ৫৩
"হে মুমিনগণ! তোমাদেরকে অনুমতি দেয়া না হলে তোমরা খাওয়ার জন্য আহার্য রন্ধনের অপেক্ষা না করে নবীর গৃহে প্রবেশ করো না। তবে তোমরা আহুত হলে প্রবেশ করো, তবে অতঃপর খাওয়া শেষে আপনা আপনি চলে যেয়ো, কথাবার্তায় মশগুল হয়ে যেয়ো না। নিশ্চয় এটা নবীর জন্য কষ্টদায়ক। তিনি তোমাদের কাছে সংকোচ বোধ করেন; কিন্তু আল্লাহ সত্যকথা বলতে সংকোচ করেন না। তোমরা তাঁর পত্নীগণের কাছে কিছু চাইলে পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। এটা তোমাদের অন্তরের জন্যে এবং তাঁদের অন্তরের জন্যে অধিকতর পবিত্রতার কারণ। আল্লাহর রাসূলকে কষ্ট দেয়া এবং তাঁর ওফাতের পর তাঁর পত্নীগণকে বিবাহ করা তোমাদের জন্য বৈধ নয়। আল্লাহর কাছে এটা গুরুতর অপরাধ। "
সূরা নাহল (মক্কায় অবতীর্ণ), আয়াত সংখ্যা ৪৪
"প্রেরণ করেছিলাম তাদেরকে নির্দেশাবলী ও অবতীর্ণ গ্রন্থসহ এবং আপনার কাছে আমি স্মরণিকা অবতীর্ণ করেছি, যাতে আপনি লোকদের সামনে ঐসব বিষয় বিবৃত করেন, যে গুলো তোদের প্রতি নাযিল করা হয়েছে, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করে।"
উপরের কোরানিক আয়াত গুলো দিয়ে এটা নির্দেশ করে যে � | bn |
�রের মধ্যেও নারীকে পর্দানশীল হতে হবে এবং সম্মান করতে হবে। বৃদ্ধা নারীদের পোশাকের ব্যাপারে ব্যাতিক্রম আছে। তাদের বস্ত্র পরিধানের ব্যাপারে কিছুটা শিথিলতা আছে।
এখন কথা হলো ওপরের যে সাতটা শর্ত হিজাবের ক্ষেত্রে তার মধ্যে ১, ৪ আর ৭ নম্বর শর্তের ব্যাপারে কোরানে সরাসরি বলা আছে। টার মানে এগুলা হলো ফরজ। বাকী গুলো সুন্নত। এখন অনেক কোরানিস্ট হাদিস মানতে চান না, কিন্তু হিজাবের ক্ষেত্রেও তারা ৭ টাই মেনে চলেন। আর যারা কোরান হাদিস দুটোই মেনে চলেন তারা তো দেখা যায় আহাদিস এবং জাল হাদিস অনুসারে বোরখাও মেনে চলেন।
বোরখা: শারিরীক ঝুকি:
যারা বিজ্ঞান নিয়ে কথা বলেন তারা বলেন শুধু বোরখা না হিজাব সিস্টেমটাই নারীকে একটা শারীরিক ঝুকির মধ্যে ফেলে। যেহেতু ঘরে বাইরে সবখানেই পর্দার কথা বলা আছে সেহেতু ভিটামিন ডি এর অভাবে ভঙ্গুর হাড়, ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেকা দেয়। ফলে ৩০ পেরুবার আগেই অস্টেরিওপ্রোসিস দেখা দিতে পারে। জর্দানে এমনি এক সমীক্ষায় দেখা গেছে সেখানকার ৮৩.৩% মহিলারাইভিটামিন ডি এর অভাবে ভোগে। যা শুধু জর্দানেই না সৌদী সহ পার্শ্ববর্তী অন্যান্য মুসলিম দেশেও দেখা যায়।আর এসব যে হিজাবের কারনেই হচ্ছে সে সম্পর্কিত জার্নাল পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ভিটামিন ডি এর অভাবে যেসব স্বাস্থ্য ঝুকি হতে পারে:
* হ্রদরোগের ঝউকিতে মৃত্যুর সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
* বৃদ্ধ বয়সে বুদ্ধিবৃত্তিক (কগনিটিভ) বৈকল্য
* শিশুদের মাঝে মারাত্মক এজমার প্রকোপ
* ভঙুর হাড় ও ক্যান্সার
* মারাত্মক শ্বাসকষ্ট হিজাবের কারনে
শরীরে ভিটামিন ডি এর পরিমান ১৬ন্যানোগ্রাম/মিলি র নীচে নামলে রিকেটস আর অসটেওমেলাসিয়া দেখা দিতে পারে সেখানে হিজাবের কারনে যে ভিটামিন ডি এর স্বল্পতা দেখা দেয় সেসব মহিলাদের শরীরে এর পরিমান থাকে ৮ ন্যানোগ্রাম/মিলি।এই সমীক্ষা করা হইছে আমেরিকাতে অবস্থিত আরব আমেরিকান সেইসব মহিলা যারা হিজাব/নেকাব কঠোরভাবে মেনে চলেন তাদের ওপর।
২০০৬ সালে কাতারে আরেক সমীক্ষায় দেখা যায় ৭০% শতাংশ মহিলা ইসলামিক এই হিজাবী কালচারের কারনে অবেসিটিতে ভোগে। কাতারের কিউডিএ আরো একটা সমীক্ষায় দে | bn |
খতে পায় যে এধরনের জীবন ধারনে অভ্যস্ত মহিলারা বেশী ভাগ টাইপ ২ ডায়াবেটিসে, উচ্চ রক্তচাপ, হ্রদরোগে আক্রান্ত হয়। এছাড়া তাজিকিস্তানের এক রিপোর্টে বলা হয় সিন্থেটিক কাপড়ের বোরখার কারনে অতিরিক্ত গরমে চামড়ায় র্যাশ থেকে শুরু করে স্থায়ী ক্ষতি হয়ে যায়।
এখন বাংলাদেশে যারা হিজাব পড়েন তারা কি কখনো এমন কোনো সমস্যার মধ্যে পড়েছেন? শুনেছি বাংলাদেশে নাকি এখন বাইরে ৪১ থেকে ৪৫ এর মধ্যে টেম্পারেচার! যদি কমেন্টে কেউ উল্লেখকরেন তাহলে হয়তো আমার পোস্ট টা আরো সমৃদ্ধ হব এবং অন্যান্য যারা পড়বেন তারাও উপকৃত হবে!
আমি নিজে ইসলাম পালন করি এবং আমি খোদাভীরু বান্দা। আমার এই পোস্ট ইসলামের বিরুদ্ধে নয়। বরংচ নাস্তিক এবং ইসলাম বিরোধীরা ইসলামের পর্দাপ্রথার বিরুদ্ধে যা বলেন আমি সেটাই জানার এবং অপরকে জানানোর চেষ্টা করেছি মাত্র! কমেন্টে আলোচনা এবং উপযুক্ত সুত্র দিয়ে আমার ভুল ধরিয়ে দিলে আমি পোস্টে সেটা শুধরায়া নেবো!
১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তো আপনারা আলোচনা বা ঝগড়া শুরু করেন! আমি একটু হাওয়া খাই!
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৫
ইলা বলেছেন: কী ব্যপার?? হঠাৎ ক্ষেপ্বেপলেন কে??
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইসলামের আলো
ঘরে ঘরে জ্বালো!
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১৯
রাজসোহান বলেছেন: ব্লগের মডারেট মুসলিমরা কিন্তু ক্ষেপে যাবে মিয়া
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বিঃদ্রঃ
এটা নীচে লিখে রাখছি! আমি কোনো সিদ্ধান্ত দেই নি। আগেই বলে রাখছি। আমি শুধু জিনিসগুলোর উল্লেখ করছি মাত্র!
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩৩
রাজসোহান বলেছেন: বহুবছর পর জাফর ইকবাল নাস্তিক এই টপিকে ব্লগে একটা পোষ্ট আসছে, আপনার পোষ্টের ঠিক উপরেই
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: নাস্তিক জাফ্রার পুশি চাই!
৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৪
রুমি৯৯ বলেছেন: আমাদের ম্যাডাম খালেদা জিয়ার খোপার স্টাইল পোস্টে বর্ণনার সাথে মিল� | bn |
�ো কিভাবে?
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি জানি না। সব ইঙ্গ মার্কিন সম্রাজ্যবাদের সরকারী ষড়যন্ত্র!
৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪৮
আপনি শেষপর্যন্ত আমদের দলে এসে পড়লেন!
আমারই এই টপিকে পোষ্ট দেয়ার কথা।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৫৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বুঝতাছি না অখনো কুন পক্ষে আমি আছি। গালাগালি তো কেউ স্টার্ট করে নাই। স্টার্ট হইলে বুঝতাম!
তয় শারীরিক কু প্রভাব কি সিলেবাসে আছিলো নাকি আপনের?
৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২০
হাসান নাঈম বলেছেন: অবেজ বা স্থুলতার সাথে হিজাবের চেয়ে অর্থনীতির সম্পকই বেশী।
আপনার তালিকায় যেসব দেশের নাম উপরে আছে তারা সবই ধনী দেশ।
অধিকতর সম্পদ এবং কর্মহীনতা মানুষকে স্থুল করে। মধ্যপ্রাচ্যের যে দেশগুলির নাম তালিকায় আছে তারা সবাই পেট্রডলারের কল্যানে বিনা পরিশ্রমে বিলাশবহুল জীবন যাপন করে। এবং এদের প্রায় সবাই অর্থনীতির হিসেবে পুঁজিবাদের অনুসারী।
ইসলামী অর্থনীতির সঠিক প্রয়োগ থাকলে কোন দেশের সম্পদ অল্প মানুষের হাতে বা পৃথিবীর সব সম্পদ অল্পকিছু দেশে পুঞ্জিভুত হওয়ার কথা না। আর অর্থনৈতিক ভাবে পুঁজিপতি না হলে স্থুলতার সমস্যাও থাকত না। তাই মুসলিম দেশগুলিতে এই সমস্যাটার মুল করণ বলা যায় ইসলামের আংশিক প্রয়োগ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অধিকতর সম্পদ এবং কর্মহীনতা মানুষকে স্থুল করে।
অনুমানভিত্তিক এবং গুজবের সাথে সম্পর্কযুক্ত। অবেসিটি সব দেশেই কম বেশী আছে। কথা বিষুবীয় রেখার আশেপাশে অনেক দেশ আছে কিন্তু অবেসিটি মূলত হিজাব প্রধান অন্ঞ্চলে হিজাব পরিধানকারীদের মধ্যেই বেশী লক্ষনীয়। তা না হলে, টেক্সাস, আরিজোনা বিষুবীয় অন্ঞ্চলে থাকার পরও অমুসলিমদের থেকে মুসলমান হিজাব পরিধানকারী মেয়েদের মধ্যে এর কুপ্রভাব বেশী যেটা উক্ত সমীক্ষায় সুনির্দিষ্ট ভাবে বলা আছে।
ইসলামী অর্থনীতির সঠিক প্রয়োগ থাকলে কোন দেশের সম্পদ অল্প মানুষের হাতে বা পৃথিবীর সব সম্পদ অল্পকিছু দেশে পুঞ্জিভু | bn |
ত হওয়ার কথা না।
বর্তমানে সারা বিশ্বে যে ইসলামী অর্থনীতি চালু আছে তা সুদী অর্থনীতি থেকেই কপি পেস্ট। বিস্তারিত জানতে চাইলে এটা পড়ুন।
৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩
Safin বলেছেন: আচ্ছা, এটার মানে কি এই যে, কিছু মুসলিম যতটা কঠোর পর্দানীতি অনুসরন করে, ইসলামে ততটা কঠোর করতে বলা হয়নি?
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এটা আসলে বিতর্কের বিষয়। কারন যেকানে আয়েশা রাঃ এর বর্নিত হাদিস আহাদিসে বা সন্দেহজনক হাদিস হিসেবে অন্তে্ভূক্ত করা হয় সেব্যাপারে এসব শর্ত সমূহ সতর্কতার সাথে বিশ্লেষন করা উচিত। তবে হাদিস সন্দেহজনক হবার জন্য আয়েশা রাঃ এর কোনো সম্পর্ক নেই।
তবে বাস্তবিক ক্ষেত্রে দেখা যায় যারা গোড়া কোরানিস্ট তারা হাদিস ৭ টা শর্তই কঠিনভাবে মেনে চলে এবং তাদের অনেক শরীয়াহ অনেক জাল হাদিস নির্ভর যার সবচেয়ে বড় উদাহরন ইরান। আর যারা সুন্নী সংখ্যাগরিষ্ঠ তাদের কথা সবারই জানা। তারা আহাদিস জাল হাদিসের সাথে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির ব্যাপারটাও ধরে যার সবচেয়ে বড় উদাহরন সৌদী।
এখন ইসলাম কতটা কঠোর হতে বলছে সে বিচার আমরা করলেও লাভ নাই, তবে আমাদের সবারই জানা উচিত। কারন ভবিষ্যতে আমাদের লোকাল মোল্লারা যেসব দাবী তুলতেছে সেসব ভালো কিছু বয়ে আনবে না!
আর বিজ্ঞানের সমীক্ষা দেয়ার উদ্দেশ্য এটাই ইসলাম আমাদের সঠিক পথেই যেতে বলে কিন্তু অতিরিক্ত গোড়ামী আর জাল হাদিসের কারনে এটা হিতে বিপরীত হয়
৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২
হোয়াইট লায়ন বলেছেন: কোরানে কি হাদিসকে মান্য করতে হবে কিংবা হাদীস জীবনবিধানের আবশ্যিক ব্যাপার হিসেবে গণ্য হবে এমন কিছুর উল্লেখ আছে?
হাদীস যদি এতটাই গুরুত্বপূর্ণ হতো তবে তার গুরুত্ব বুঝতে দুই তিনশ বছর কেন লাগলো? চার খলিফা কিংবা পরবর্তীতেও অনেকদিন বেঁচে থাকা সাহাবীরা কি এতটাই অজ্ঞ কিংবা অবুঝ ছিলেন যে তারা হাদীসের গুরুত্ব বুঝতে পারেননি এবং তা একত্রিত করা এবং লিপিবদ্ধ করবার উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করে রেখেছিলেন?
একটা ছোট বাক্যও বছর ধরে যদি মুখে মুখে ঘুরতে থাকে তাহলে তা ড | bn |
ানা মেলে অন্যরূপ ধারন করে। আর হাদিসসমুহকে লিপিবদ্ধ করা হয় দুই তিনশত বছর পর। অবিকৃত থাকা কিভাবে সম্ভব? কোন মাজহাবের অনুসারিদের হাসীদকে সহীহ হাদীস ধরা হবে? সহীহ হাদীস যে সহীহ, তা কিছু মানুষের বক্তব্যের বাইরে সহী প্রমাণের কি কোন উপায় আছে?
মাশাল্লাহ, একেকজন হাদীস সংকলক লাখ লাখ হাদীস সংগ্রহ করে ফেলছিলেন যা তখন পর্যন্ত লিপিবদ্ধ ছিল না এবং মুখে মুখে প্রচারিত ছিলো। এইসব পড়তেও একটা মানুষের কত সময় লাগবার কথা? কথায় বিশ্বাস করা ছাড়া অথেনটিক সুত্র কি এসব ভেরিফাই করবার? এর মাধ্যমে উনারা কি হাসিল করলেন আসলে? হাদিস নিয়া মাথা না ঘামিয়ে মানুষ যদি সেই কয়বার কোরান পড়তো, তাহলে কি কোরানের উপলব্ধিটা আরও বেশি হতোনা?
আমাদের সৌদি ভাইয়েরা নারীদের নেতৃত্ব এবং রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বলেন, নানা বিধিনিষেধ আরোপ করেন প্রধাণত হাদিসের দোহাই দিয়ে। উনারা কি কোরানে রানী বিলকিসের কথা পড়েননি। কিংবা উনারা কি জানেন না যে আয়েশা উটের যুদ্ধে হযরত আলীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন? নাউজুবিল্লাহ একজন নারী হয়েও উনি পুরুষদের নেতৃত্ব গ্রহণ করলেন? তাও আবার যুদ্ধে পর্যন্ত নেতৃত্ব প্রদান করলেন? হাদীস প্রেমীদের মতে তাহলে তো উনি ইসলামের নির্দেশনা অগ্রাহ্য করেছিলেন, তাই না? তাকে আবার উনারাই আয়েশা 'সিদ্দিকা' বলেন।
এই প্রশ্নগুলোর যদি সঠিক বা যৌক্তিক জবাব নিজে খুঁজে না পান, তবে পোস্ট থেকে সব হাদিসগুলো বাদ দেন, এরপর দেখেন কোরানের নির্দেশনা অনুসারে কি থাকে। ওটাই আমার বিশ্বাস।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কোরানে আল্লা তাআলা ইরশাদ করেন:
সূরা আন নিসা (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত সংখ্যা ৫৯
সূরা আন নিসা (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত সংখ্যা ৬৫
সূরা আল আহযাব (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত সংখ্যা ৩৬
সূরা আল হাশর (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত সংখ্যা ৭
উপরোক্ত আয়াতসমূহ অনুসারে আমরা বুঝতে পারি যদি আমরা কোরান মেনেচলি কিন্তু হাদিস না মানি তাহলে আমাদের গোনাহ হবে। নবিজী সাঃ এর নির্দেশনা মানা আমাদের স | bn |
ুন্নত। যেসব প্রশ্ন আমাদের মনে আরো জিজ্ঞাসার সৃষ্টি করবে সেসব প্রশ্নের উত্তর খোজার জন্য আমাদের হাদিস মানতে হবেই, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নাই! তাই কোরানিস্টরা পুরো হাদিস যেভাবে এড়িয়ে চলেন এটা গোনাহের কাজ।
হাদিস সর্বপ্রথম সংগ্রহ করেন আবু বকর রাঃ। তিনি প্রায় সারা জীবন নবিজীর পাশে থেকে মাত্র ৫০০ স হীশাডিস সংকলন করেন এবং একজায়গায় লিপিবদ্ধ করেন। কিন্তু কিছু বিক্ষিপ্ত ঘটনায় দেখা যায় মানুষ জন কোরানের চাইতে হাদিস নিয়ে বেশী টানাটানি করছে। এটা দেখে তিনি সংকিত হয়ে পড়েন এবং এক সকালে তার কন্যাকে ডেকে বলেন সকল লিপিবদ্ধ হাদিস যেনো তার কাছে নিয়ে আসা হয়। তার কন্যা নিয়ে এসে একটু কাজে বাইরে যান। কিছুক্ষন পর ঘরে এসে দেখেন তিনি সব হাদিস পুড়িয়ে ফেলেছেন। কন্য জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন যে যদি তার এখানে সামান্য তম ভুল হয় আর তার কারনে যদি ফেৎনার সৃষ্টি হয় এর হিসাব রোজ হাশরে তাকে দিতে হবে। এই ভয়ে অশ্রুসিক্ত নয়নে পুড়িয়ে ফেলেন।
এরপরখলিফা উমর রাঃ ২৫০০ এর মতো হাদিস লিপিবদ্ধ করেন। তার শাসনামলে মুয়াবিয়ার মতো সাহাবী হাদিস নিয়ে বাটপারী শুরু করেন আর উচ্চ ট্যাক্সের কারনে ব হু জায়গায় ক্যাচাল শুরু হয়। এরি মধ্যে একদিন তার সভাসদদের ডেকে সব হাদিস এক জায়গায় জড়ো করতে বলেন। সব জড়ো করে ফেললে তিনি কাউকে কিছু না বলে পুড়িয়ে ফেলেন এবং একই শঙ্কা ব্যাক্ত করেন।
খলিফাদের মৃত্যুর পর উমাইদদের শাসনামলের সময় হাদিসের সংকলন শুরু হয় এর বেশ কয়েক বছর সেগুলো লিপিবদ্ধ করা শুরু হয়। এই হলো হাদিস সংগ্রহের খুবই সংক্ষি্প্ত ইতিহাস।
এখন কোনো কিছুই সন্দেহ বা ভুলের উর্ধ্বে নয়। সবাইমানুষ এবং সবারই ভুল হতে পারে। তাই আল্লাহ যেকোনো বান্দা দুই তিনটা পাপ বাদে প্রায় সব পাপের ক্ষমা করেন। তিনি সর্বজ্ঞানী এবং ন্যায়বিচারকারী এবং ক্ষমাশীল।
আপনার ব্যাক্তিগত মতামতের জন্য ধন্যবাদ!
১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮
হাসান নাঈম বলেছেন: আচ্ছা পর্দানিশিন নারীদের নিয়ে এত সমিক্ষা হয়েছে, পর্দানিশীন খ্রিস্টান নানদের নিয়ে কোন সমীক্ষ | bn |
া হয় নাই?
ওনারাওতো আপাদমস্তক ঢেকে রাখেন - ওনাদের ভিটামিন ডি বা অবেজ সমস্যা হয় কী না তা কি পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে??
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই ব্যাপারে আমার জানা নাই।হতে পারে খ্রিষ্টান নানরা সংখ্যায় কম বলে তাদের জন্য এমন সমীক্ষা করা অর্থহীন অথবা ভ্যাটিকান নিয়ন্ত্রনাধীন জীবন ব্যাবস্থায় তাদের এসব নিয়ে কোনো সমস্যায় পড়তে হয় না।
আপনার হয়তো জানা নাই যে পৃথিবীর প্রথম ৫০০ টির মধ্যে প্রায় তিন চারটা ইউনিভার্সিটি পাবেন যারা বিজ্ঞান গবেষনায় প্রচুর অবদান রাখছে এবং এদের নিজস্ব অবজার্ভেটরী, মেডিক্যাল সায়েন্স গবেষনা প্রতিষ্ঠান ইত্যাদী রয়েছে
যেটা ওআইসির এক কোনাও নাই!
১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯
হাসান নাঈম বলেছেন: "বর্তমানে সারা বিশ্বে যে ইসলামী অর্থনীতি চালু আছে তা সুদী অর্থনীতি থেকেই কপি পেস্ট"
তাহলে আসল ইসলামী অর্থনীতি কেমন - কোন ধারনা আছে??
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনি হয়তো কম্পিউটার চালাতে পারেন না বা ব্লগের বিভিন্ন অপশন সম্পর্কে ওয়াকিব হাল নন। আমি আপনার ৭ নম্বর কমেন্টের উত্তরে একটা লিংক দিয়েছি। বোঝাই যায় লিংকটি দেখেননি। লিংকটি দেখলে আপনার এই প্রশ্নটা করা বোকামী নামান্তর।
আমি পোস্টেও বলেছি এখানেও বলছি, আমি পোস্টে কিছু ঘটনা প্লেইন টেক্সটে রেফারেন্স স হ উল্লেখ করেছি। আমি নিজের কোনো মতামত দেইনি। মতামতের জন্য আমি আম ব্লগারদের কমেন্টে আহ্বান জানাইছি। আপনি যদি আলোচনা করতে চান সেটা করুন। আমার বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন করে লাভ নাই।
আর আমার নিজের বিশ্বাস কোরান যেহেতু অপরিবর্তিত সেহেতু এর প্রতিটা নির্দেশনা চোখ বন্ধ করে মানা যায়, কিন্তু হাদিস গুলোর বেলায় যখন ফিকাহ কিয়াসের বেশীরভাগ ব্যাপার মুয়াবিয়ার মতো ছ্যাচ্চরদের হাদিসের ওপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠা পেয়ে এ যাবৎ সমাজের ফেৎনা এবং জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছে সেগুলো নিয়ে আমি প্রশ্ন করবো, লেখালেখি করবো। এক্ষেত্রে কেউ যদি বলে অমুকে এটা করেছে তমুকে ওটা করেছে আমরা করলেই দোষ, তাহলে বল | bn |
তে হয় আমাদের ধর্ম যদি সত্যি হিসেবেই মানি, তাহলে অমুক তমুক মিথ্যুকের কাজের দোহাই দিয়ে নিজের খারাপ কাজের জাস্টিফাই করবো কেন? এটা আসলে বোকামী আর ছাগলামী যুক্তি যেটা আপনার কমেন্টগুলোতে বেশ প্রকট
ধন্যবাদ আমার কমেন্ট সংখ্যা বাড়ানোর জন্য
১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৬
চিত্রনাট্য বলেছেন: অবেসিটি আর হিজাব সম্পর্কযুক্ত!!!
ওই সব দেশের পুরুষরা কি অবেসিটি থেকে মুক্ত?
ওই সব মোটকা মোটকা পুরুষরা যারা আছে তারা??
সিংহ যেগুলো বলছে সেইগুলো আপনিও সম্ভবত অন্য কোন পোস্টে বলেছিলেন, হাদিসের সংগ্রহ পদ্ধতি এবং সংরক্ষণ নিয়ে ৷
ইসলাম কোন কিছুই এতটা কঠিন করেনি,যেটা মোল্লারা করে আর আপনার মতো এত প্যাচাইন্নারা করে ৷ কুরআনে কোন আয়াতে ( আপনি যেগুলো বলছেন ) বোরকার কথা বলেনি আবার র্যাম্প করা যাইবো কি যাইবো না সেটা নিয়ে খোঁচাইতে বলে নাই ৷ সৌন্দর্য প্রকাশ করে এমন অঙ্গ ঢেকে রাখতে বলা হয়েছে, এমন অঙ্গ যাতে যৌন আবেদন তৈরি করে ৷( বালক যারা গোপন অঙ্গ সম্পর্কে জানে )
ভালো থাইকেন
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পুরুষরা অবেসিটি থেকে মুক্ত না। যার সবচেয়ে বড় উদাহরন আমাদের দেওয়ানবাগী এবং অন্যান্য মাদ্রাসার বড় হুজুরদের ইয়া বিশাল ভূড়ি।
কোরানে বোরখার কথা বলে নাই কিন্তু হাদিস বা আহাদিসের ওপর ভিত্তি করে সৌদীর মতো শরীয়া ভিত্তিক দেশে বোরখা বাধ্যতামূলক। যদি সৌদীতে আপনার কেউ থাকে তাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন বোরখা ছাড়া কোনো মেয়ে বাইরে বের হতে পারে কিনা!
র্যাম্প মডেলিং করা নিষেধ এটা আমি নিম্নোক্ত আয়াত থেকে বলেছি যেটা পোস্টে উল্লেখ আছে। তা কপি পেস্ট করে আবারও তুলে দিলাম!
অর্থের সুত্র গুলো পোস্টে হাইপারলিংক করা আছে
১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৮
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই গুজব ছড়ানোর জন্য আমার পোস্ট বা ব্লগ না, এইটা আমি আগেও বলছি। আপনার কমেন্ট রিপোর্ট করলাম!
১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর | bn |
৬:৪৫
এ আর ১৫ বলেছেন: সুরা নুর আয়াত ৩১ --- তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে ---- এই মাথার ওড়নাকে বুকের উপরে ঢেকে রাখাটার উপর ভিত্তি করে মাথা চুল ঢেকে রাখার রেয়াজ চালু হয়েছে যেটা এখন হিজাব নামে পরিচিত । এই আয়াতে আরবি শব্দ খিমার ব্যবহার করা হয়েছে ----- খিমার শব্দের অর্থতো শুধু মাথার কাপড় বা ওড়না নয় তবে মাথার কাপড় বা ওড়না এক ধরনের খিমার । এই বাক্যের মুল কমান্ডমেন্ট হোল বক্ষ আবৃত করা কি দিয়ে আবৃত করতে বোলেছে খিমার দিয়ে, এখন দেখুন খিমারের অর্থ কি এবং সেই সাথে বুঝতে পারবেন মাথা ঢাকা বা চুল ঢাকার কোন নির্দেশ কোরানে নেই -----
Khimar" is an Arabic word that means, cover, any cover, a curtain is a Khimar, a dress is a Khimar, a table cloth that covers the top of a table is a Khimar, a blanket can be used as a Khimar..etc. The word KHAMRA used for intoxicant in Arabic has the same root with Khimar, because both covers, the Khimar covers (a window, a body, a table... etc.) while KHAMRA covers the state of mind. Most of...the translators, obviously influenced by Hadith (fabrications) translate the word as VEIL and thus mislead most people to believe that this verse is advocating the covering of the head.
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: وَقُل لِّلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَى جُيُوبِهِنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا لِبُعُولَتِهِنَّ أَوْ آبَائِهِنَّ أَوْ آبَاء بُعُولَتِهِنَّ أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاء بُعُولَتِهِنَّ أَوْ إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي أَخَوَاتِهِنَّ أَوْ نِسَائِهِنَّ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُنَّ أَوِ التَّابِعِينَ غَيْرِ أُوْلِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ أَوِ الطِّفْلِ الَّذِينَ لَمْ يَظْهَرُوا عَلَى عَوْرَاتِ النِّسَاء وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِن زِينَتِهِنَّ وَتُوبُوا إِلَى اللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَا الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُون
এই হলো পুরা আরবীর লাইন। আমার আরবি জ্ঞান খুব বেশি না। সীমিতই ধরা চলে। এখন প্রাইমারী ৪ ক্লাশ পইড়া কি আর আরবী বুঝবো। তাই আমি একটু আলস্য করে আরবির অর্থ কপি পেস্ট করি। কোওরার এই উত্তরটা কেবল পড়লাম, আপনি ওখানেই পাইছেন। যাই হোক, আমি আরবী আর একটা ডিকশনারী নিয়া বসলাম।
আপনে বলতে চাইতেছেন যে ইসলামিক ফাউন্ডেশনে তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে এভাবে বলা আছে। তার মানে মাথার ওড়না। এখন بْنَ بِخُمُرِهِنَّ বা বিখুমুরিহিনা এর মধ্যে একটা শব্দ আছে সেটা হলো খুমুরিন যেটা খিমারের বহুবচন।
এখন আপনি যে (the) intoxicant এর কথা বলছেন তার আরবী হলো الْخَمْرِ
কিন্তু এখানে আপনার بْنَ بِخُمُرِهِنَّ এর অর্থ হলো তাদের মাথার কভারগুলো। এটা আপনি Lane's Lexicon এর ভলিউম ২ এ পাবেন। এখন সেভাবে যদি আপনি সহীহ ইন্টার | bn |
ন্যাশনালে শুধু এই অংশটাই দেখেন
their headcovers over their chests
পিকথালে: their veils over their bosoms
ইউসুফ আলিতে পাবেন: they should draw their veils over their bosoms
শাকিরে পাবেন: let them wear their head-coverings over their bosoms
মুহাম্মদ সারওয়ারে পাবেন: Let them cover their breasts with their veils
সবার অর্থ জানতে এখানে ক্লিক করুন
এখন আমি উপরোক্ত আভিধানিক অর্থে না গিয়ে সোজসুজি গুগল করি খিমারে বা খামারের দেখি কি ছবি আসে:
গুগলে অনেক ছবির মধ্যে এই ছবিটা বেশ স্পেসিফিক পেলাম যেখানে মাথা ঢাকতে হবেই এটা কিন্তু প্রতীয়মান। এখন আমার কোওরার এই উত্তরটা আভিধানিক বা অন্যান্য অর্থ থেকেও মনোঃপুত হচ্ছে না। তবু আপনার যদি সন্দেহ থাকে। আপনি আরবী ডিকশনারী খুজে দেখতে পারেন। যেহেতু আমি আপনাকে ঐ শব্দটা আলাদা করে দেখিয়েছি সেহেতু আপনার খুজে পেতে সুবিধা হবে।
তবে একটা বিষয়ে আমরা উভয়েই এক মত যে মুখ ঢাকা লাগবে না। কিন্তু ভেজালটা বাধাইছে আয়েশা রাঃ এর একটা সন্দেহজনক হাদিস। সন্দেহজনক হাদিস আমরা ইগনোর করলেই পারি, কিন্তু সৌদীরা সেটা ইগনোর করেন না এবং এটাকে শরীয়াহ পর্দাপ্রথার নীতিমালায় সন্নিবেশিত করেছেন।
বিঃদ্রঃ আমি এখানে আমার নিজের কোনো মতামত জানাই নাই। আমি আমার সামান্য জ্ঞান এবং পড়াশোনা দিয়ে কিছু জিনিস তুলে ধরেছি। বাকী সিদ্ধান্ত নেবার দায়িত্ব আপনার। ভুল হলে জানাবেন।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:০৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দুঃখিত, উত্তরটা দেরী করে দেবার জন্য। প্রথমেই বলে রাখি আমি আসলে আপনার সাথে আলোচনা করছি। আমার এই পোস্ট টি মূলত আলোচনার নিমিত্তে। আপনার মতো এরকম আরো যদি মানুষ আলোচনা করতো তাহলে ইসলাম সম্পর্কে আমাদের পরিস্কার ধারনা থাকতো। কিন্তু আফসোস আমরা যারা শিক্ষিত যাদের সঠিক বিচার করার ক্ষমতা রাখে তারা এসব নিয়ে আগ্রহী নই, তাই এসব আলোচনার জায়গা দখল করে আছে কাঠমোল্লারা যারা ইসলামকে নিজেদের স্বার্থে ব্যাব হার করছে। তাই আমি আপনাকে আবারও ধন্যবাদ জানাই এবং আমি আশা করি আমাদের আলোচনা এখানেই শেষ হবে না।
আপনার ইংলিশ লেখাটুকুর লিংক হলো কুওরার এই লিংক। এই মন্তব্যটি করেছেন পাকিস্থানের একজন ইন্জিনিয়ারের যিনি গতবছর একজন গবেষক হিসেবে নিজেকে দাবী করেছেন, তার লি� | bn |
�কডিন লিংক। এখন একজন সিভিল ইন্জিনিয়ারের মন্তব্যকে কি আমরা রেফারেন্স হিসেবে ধরতে পারি যেখানে আমরা সত্যিকার ভাবে আরবী জ্ঞানের ওপর যথেষ্ট জ্ঞানী ব্যাক্তিদের পাচ্ছি? তাহলে দেখা যাচ্ছে আপনার মন্তব্যটি কোনো ইসলামিক স্কলারের নয়, একজন সিভিল ইন্জিনিয়ারের যিনি ইসলামী কোনো বিষয়ে বিষদ গবেষনা করেননি, এটা তার ব্যাক্তিগত মতামত।
১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৬
মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন:
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:২১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমিন, আইসো বলি ছুম্মা আমিন!
১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০
হোয়াইট লায়ন বলেছেন: আমি ধারণা করছিলাম আপনি এসব আয়াতের উদাহরণ নিয়ে আসবেন। এক্ষেত্রে একটা কথা বলি, কোরানের কিছু আয়াত সমগ্র মানবজাতির, কিছু আয়াত কোন বিশেষ জাতি বা গোত্র অথবা কিছু আয়াত নবী ( সাঃ ) কে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে। তার উপর ভিত্তি করে আপনাকে বুঝতে হবে বক্তব্যটা আসলে কি। এ ব্যাপারে পরে আসবো, প্রতিটা আয়াত নিয়ে আলচনা করতে কতটা সময় দরকার আপনিও জানেন।
আপাতত একটা আয়াত উল্লেখ করি, সুরা ইউনুস, আয়াত ৩৭ঃ
এখানেই দেখুন বলা হয়েছে তোমার প্রতি যা দেয়া হয়েছে তার বিশ্লেষণও দান করা অয়েছে এই কোরানেই। এখন যেহেতু কোরানেই বলা হয়েছে সমস্ত বিষয়ের বিশ্লেষণ দেয়া হয়েছে কোরানে, তবে আমাদের হাদীসের মুখাপেক্ষী কেন হতে হবে? কিছু ক্ষেত্রে হাদীস দরকার আছে, যেমন নামাজ, রোজা, অজু এসবের বেলায়, কিন্তু সেসব যেহেতু মক্কা মদীনার মত জায়গায় পরিবর্তিত হবার কোন সুযোগ নেই, তবে কেন আমরা হাদীস নিয়ে মেতে থাকবো? যেমন, মসজিদে নববী তে আরো ১৪ শত বছর আগে যে নিয়মে নামাজ হতো বা অজুখানায় অজু করা হতো তা পরিবর্তিত হবার বিন্দুমাত্র সুযোগ নেই, কারণ তা করতে গেলেই মুসল্লীদের কারো না কারো চোখে পরে সেটা নিয়ে প্রশ্ন তুলতো।
পরে আবার আসব। ধন্যবাদ
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এক্ষেত্রে একটা কথা বলি, কোরানের কিছু আয়াত সমগ্র মানবজাতির, কিছু আয়াত কোন বিশেষ জা� | bn |
�ি বা গোত্র অথবা কিছু আয়াত নবী ( সাঃ ) কে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে। তার উপর ভিত্তি করে আপনাকে বুঝতে হবে বক্তব্যটা আসলে কি। এ ব্যাপারে পরে আসবো, প্রতিটা আয়াত নিয়ে আলচনা করতে কতটা সময় দরকার আপনিও জানেন।
আপনি একটা গুরুত্বপূর্ন কথা বলেছেন। এ বিষয়টা নিয়ে ভাবা হয় নি। আসলে মোটা দাগে আমরা বিশেষ করে কোরানের সব আয়াত জেনারালাইজ হয়ে করে ফেলি। যেটা করা ঠিক না। এটা আমার মাথায় ছিলো না। সময় করে এই বিষয়টি নিয়ে নতুন করে পড়ার ইচ্ছা আছে। আর আপনার কাছে যদি ভালো কোনো রিসোর্স থাকে তাহলে এটা অবশ্যই দিয়ে আমাকে স হায়তা করবেন!
সুন্দর একটা পয়েন্ট ধরিয়ে দেবার জন্য অবশ্যই আপনাকে ধন্যবাদ দিতে হবে।
বাকি কথা গুলোও ঠিক বলেছেন। হাদিসের অবশ্যই প্রয়োজন আছে। তবে এট স হস্র লক্ষ হাদিসের মাঝে কোনটা স হী কোনটা আহাদিস বা কোনটা জঈফ এটা বিচার করাও কষ্টকর। একমত না হলেও বাল্যবিবাহের জন্য সবচেয়ে প্রচলিত হযরত আয়েশা রাঃ এর বিয়ের বয়সের হাদিস টি এখন অনেকেই ইতিহাসের সাল গননা করে প্রশ্ন তুলছেন। সেই প্রশ্ন গুলো আমরা যতই যুক্তি দিয়ে উড়িয়ে দেই না কেন বাস্তবের পরিপ্রেক্ষিতে এটা নিয়ে আমাদের অবশ্যই চিন্তা করতে হবে। কিন্তু সমস্যা হলো পানি এত গড়িয়েছে যে এখন কোনটা সত্য কোনটা মিথ্যা এটাও নির্নয় করা বেশ কষ্ট কর।
তাই মাঝে মাঝে মনে হয় কোরানিস্টরাই ঠিক আছেন। কিন্তু কোরানের উপরোক্ত আয়াতগুলোর যদি একটিরও সীমালঙ্ঘিত করি তাহলে তার জন্য অবশ্য বিশাল পাপের ভাগীদার হতে হবে। এই ভয়টাই হয়তো তৎকালীন খলিফারা পেয়েছিলেন
১৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি যে কয়টা অনুবাদ দিয়েছেন সে ব্যপারে আমি অবগত এবং বেশি ভাগ অনুবাদক খিমারের অর্থ মাথার ওড়না বা ভেইল লিখেছে এবং এ রকমের অনুবাদের লিছনে ফেবরিকেটেড হাদিসকে দায়ি করা হয়েছে । হিজাবের অর্থ কি? হিজাবের অর্থ শুধু মাথার ওড়না নয় কিন্তু আমরা বুঝি মাথার ওড়না দিয়ে বুক ঢাকা --Can we find the word "Hijab" in the Quran??
যে ভাবে হিজাবের অর্থ মাথার ওড়না দিয়ে বুক ঢাকা হয়ে গেছে সে | bn |
ই ভাবে খিমারের অর্থ মাথার ভেইল হয়ে গেছে ১৪০০ শতকে ।
The same root word Kha-Miim-Ra also forms words such as 'Khamr' which means something which intoxicates (e.g. wine) as it clouds, obscures, covers and conceals the intellect. Again, the core meaning is derived from the understanding 'to conceal' Khimar.....
এবারে কিছু সত্য জিনিস বলি সেটা বুঝলে দেখবেন হিজাব ( ওড়না দিয়ে চুল বুক ঢাকা) পরার পিছনে যে হাদিস গুলো আছে সে গুলোর মেরিট কত খানি।
১) মূরুভুমিতে তাপ মাত্র ৪৫ থেকে ৫৫ ডিগ্রী পর্যন্ত ভ্যারি করে
২) ঘাস নেই তাই সামান্য বাতাসে শরিরের ভিতর বালু ঢুকে যায় এবং সেটা খুব যতনা দায়ক । পরিষ্কার করা বা ধুয়ে ফেলা বা গোসল করা জরুরি হয়ে পরে ।
৩) পানির খুব অভাব তাই চেলেই ধোয়া বা গোসাল করা যায় না ।
তাই মরু ভুমিতে টিকতে হোলে পুরুষ নারী সবাইকে ঢোলা পোষাক পরতে হয়, মাথা ঢেকে রাখতে হয় যাতে চুলে বা গলা দিয়ে শরিরে বালু প্রবেশ পরতে না পারে । মেয়েরা নিকাব পরে কারন তাদের চামড়া পুরুষের থেকে নরম চামড়া পুড়ে যায় । শীত কালে যেমন কোট জাম্পার পরতে হয় তেমনি মরু ভুমিতে টিকতে হোলে ঐ ড্রেস কোড ফলো করতে হয় । অমুসলিম এমন কি ইউজিদি মহিলারা ও ( যারা মুর্তি পুজা করে) মাথা মুখ ঢেকে রাখে মরুভুমির আবহাওয়া থেকে নিজেদের নিরাপদ রাখতে ।
সুতরাং আপনি যত গুলো অনুবাদ দিয়েছেন বা বেশি ভাগ অনিবাদে ঐ সকল হাদিস গুলোর মেরিট পরিক্ষা না করে খিমারের অর্থ মাথার ওড়না বা ভেইল লিখেছে কিন্তু মাথার ওড়না ও এক ধরনের খিমার --Khimar" is an Arabic word that means, cover, any cover, a curtain is a Khimar, a dress is a Khimar, a table cloth that covers the top of a table is a Khimar, a blanket can be used as a Khimar..etc
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:২৮
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: The word "Hijab" appeared in the Quran 7 times, five of them as "Hijab" and two times as "Hijaban," these are 7:46, 33:53, 38:32, 41:5, 42:51, 17:45 & 19:17
7:46 নম্বর আয়াতে হিজাবান শব্দটির অর্থ দুজনার মাঝে একটা পর্দা যেটা পার্টিশন হিসেবে কাজ করবে এবং এই হিজাবান শব্দটি হলো পুঃলিঙ্গ
33:53 শব্দটি হিজাবিন এটাকে একটা পর্দার পেছন থেকে নির্দেশ করা হইছে এবং এটি নাউন এবং পুঃলিঙ্গ
38:32 শব্দটি বিল হিজাবিন যেটা সূর্য্যকে রাতের পর্দার আড়ালে ডুবে যাওয়া টাইপ রূপক অর্থে ব্যাব হার করা হয়েছে এবং শব্দটি পুঃলিঙ্গ
41:5 হিজাবুন ইডেফিনিটিভ নাউন পুঃলিঙ্গ এবং এটাকে আবরন বোঝানো হয়েছে উম্মত আর রাসূল সাঃ এর মাঝে
বাকী শব্দগুলোও এখানে পর্দার ক | bn |
থা বলা হয়েছে যেটাকে আমরা কার্টেন বা জানালা বা দরজার পর্দা হিসেবে ধরে নিতে পারি। এবং সব গুলোই পুঃলিঙ্গ।
তার মানে আভিধানিক অর্থের সাথে ব্যাখ্যাটা খাটছে না শুধু এ কারনে যে এই শব্দটির পুঃলিঙ্গটাই ঐ কয় আয়াতে ব্যাব হার করা হয়েছে। এখন আপনি যদি তা মেয়েদের ওপর চালাতে যান তাহলে ব্যাকরন গত ভুল হবে যেটা একটা বিশাল ভাষাগত ভুল ব্যাখ্যা হয়ে যাবে কোরান শরীফের জন্য।
এডওয়ার্ড লেন্স লেক্সিকনে খিমারা হলো পুঃলিঙ্গ। তাই এটাকে উদাহরন হিসেবে ধরা ঠিক হবে না। সেক্ষেত্রে আমরা যদি খিমার ধরি তাহলে এটা পর্দা বা আস্তরন হিসেবেও যেমনে চালানো যায়, এটা আবার ভেইলের সমার্থকও হয়। আরও একটু বেশী গেলে আরব পুরুষের টুরবানকে নির্দেশ করে। টুরবান পরিহিত পুরুষরা অবশ্যই মাথা ঢাকে এবং এটা অনাদিকাল থেকেই চলে আসছে।
তাহলে যেটা দাড়ালো যে খিমারা দিয়ে খিমার ব্যাখ্যা করা যাচ্ছে না কারন লিঙ্গগত শব্দের সমস্যা, আবার খিমার যদি ধরি তাহলে সেই মাথা ঢাকা টুরবানের কথাই এসে যাচ্ছে।
এরপর বাকি যে কথাটা বলেছেন তার সারমর্ম অনেকটা নাস্তিকদের সাথে মিলে যায়। নাস্তিকরা এই যুক্তি দিয়েই কিন্তু হিজাবের অসাড়তা প্রকাশ করে। আমি অবশ্য এই যুক্তিকে আমলে নিচ্ছি না এই কারনে যে আমি এখানে নিজস্ব মতামতের চাইতে কোরান বা হাদিসের শব্দের মারপ্যাচে আসলে কি বলা আছে সেটাকে বের করে আনা।
এখন আমি যদি আভিধানিক এবং রূপক দু অর্থেই ভাবি তাহলে মনে হচ্ছে মাথা ঢাকার পক্ষেই পাল্লাটা ভারী!
১৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
উপরে দেখতে পাচ্ছেন ইরকের ইউজিডি মহিলাদের ছবি তারা মুর্তি পুজা করে এবং মরু ভুমিতে থাকার করনে মরুভুমি প্রোটেকশন কাপড় পরেছে মাথায় হিজাব দিয়েছে । যারা খিমারের মানে মাথার ওড়না বা ভেইল বলে বা লিখে তারা গোটা দুনিয়াকে মরুভুমি মনে করে তাই মরু ভুমির ড্রেস কোড সব খানে পোরতে হবে । যদি ইসলাম ধর্মটা সাইবেরিয়ায় আবির্ভুত হোত তাহোলে তারা কোট,ওভার কোট, জাম্পার পরার জন্য সবাইকে উপদেশ দিত ১২ মাস যেমন টি এখন সবাইকে মরু ভুমির ড্রেস কোড ফলো করতে বলে । ধন্যবাদ ।
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হিজাব প� | bn |
�়লে গরমে মেয়েদের নানা অসুবিধা হতে পারে, তাও আমাদের মতো প্রচুর হিউমেডিটির দেশে সেটা আমি জার্নাল দিয়েই বলেছি। এবং বাকিটা আমি মানুষের ওপর ছেড়ে দিয়েছি। আমি এই লেখাটা ফেসবুকে শেয়ার করা মাত্রই হিজাব পরিধানের কারনে পোস্টে উল্লেখিত সমস্যার ভুক্তভোগীরা জানিয়ে গেছে তাদেরও এ সমস্যা হয়েছে।
আমি আগেই বলেছি আমি মতামত শেয়ার করছি মাত্র। ধর্ম যেহেতু ঈশ্বর প্রদত্ত এবং ঈশ্বর যেহেতু আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন, সেহেতু আমাদের সবকিছু তার জ্ঞাত। যদি জ্ঞাতই হয়ে থাকে তাহলে তার প্রদত্ত কোরান বা তার প্রেরিত রাসূল সাঃ এর বানীতে এমন কিছু কেন থাকবে যেটা আমাদের জন্য ক্ষতিকর? যদি তা নাই থাকে তাহলে ওসব হাদিসে কি সমস্যা না আমাদের বুঝতে ভুল? কোরানে যেসব আয়াত আছে সেগুলোর অর্থ বুঝতে কি সমস্যা? তাহলে এমন শব্দের ব্যাব হার হবেই বা কেন যেটা নিয়ে এত প্রশ্ন এত দ্বন্ধের উৎপত্তি হবে?
এসব নিয়ে আলোচনা করার বিশাল এক সুযোগ আছে আমাদের সামনে!
১৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫
এ আর ১৫ বলেছেন: সুরা নুরের ৩১তম আয়াতে মুল কমান্ডমেন্ট হোল বুক ঢাকা, মাথা বা চুল ঢাকা নয়, কি দিয়ে বুক ঢাকা? খিমার দিয়ে, সেই খিমার মাথার ভেইল বা ওড়না বা শাড়ীর আচল হতে পারে । হিজাবুন বা হিজাবিন ইত্যাদি পুং লিঙ্গ না স্ত্রী লিঙ্গ সেটা বলা হয় নি বলা হয়েছিল এর সাথে মেয়েদের মাথার হিজাবের কোন সম্পর্ক নেই বা কোরানে মেয়েদের মাথা ঢাকার হিজাবের ব্যপারে কোন কথা বলে নি ।
----এরপর বাকি যে কথাটা বলেছেন তার সারমর্ম অনেকটা নাস্তিকদের সাথে মিলে যায়। নাস্তিকরা এই যুক্তি দিয়েই কিন্তু হিজাবের অসাড়তা প্রকাশ করে। আমি অবশ্য এই যুক্তিকে আমলে নিচ্ছি না এই কারনে যে আমি এখানে নিজস্ব মতামতের চাইতে কোরান বা হাদিসের শব্দের মারপ্যাচে আসলে কি বলা আছে সেটাকে বের করে আনা।------ আপনি হাদিস বিশ্বাষ করেন যেটা ৩০০ বৎসর পরে লিখা হয়েছে । আপনি এটাকে নাস্তিক যুক্তি বলেন কি করে কারন আমি তো নাস্তিক নই বরং যৌক্তিক । মরুভুমির আবহাওয়ায় ঐ রকমের শরির ঢাকা পোষাক পরতে হয় । আপনি ভারতের রাজ্যস্থানের মরু | bn |
ভুমির নারি পুরুষদের দেখুন তারা শরির ঢেকে রাখে কিনা। মরুভুমিতে ঔ ধরনের পোষাক পরা বিজ্ঙান সম্মত কারন ঢোলা শরির ঢাকা পোষাক শরির থেকে নির্গত ঘামকে ঢোলা কাপড়ের ভিতর আবদ্ধ রাখে এবং এই ময়েস্চার শরিরের ত্বককে সুষ্ক হোতে দেয় না এবং শরিরের ভিতর ধুলো বালি ঢুকতে দেয় না.। এই যুক্তি নাস্তিক যুক্তি হয় কি করে, এটাতো বিজ্ঙান সম্মত প্রশ্ন?
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হিজাবুন বা হিজাবিন ইত্যাদি পুং লিঙ্গ না স্ত্রী লিঙ্গ সেটা বলা হয় নি বলা হয়েছিল এর সাথে মেয়েদের মাথার হিজাবের কোন সম্পর্ক নেই বা কোরানে মেয়েদের মাথা ঢাকার হিজাবের ব্যপারে কোন কথা বলে নি ।
এটা মূলত পুরুষদের পর্দার ক্ষেত্রে এটা ব্যাব হ্রত হয়েছে। তার আগে একটা কথা বলে নেই ইসলামে পর্দা প্রথা যেই সেকশনটা এটা নারী পুরুষ দু'জনকেই কভার করেছে। এবং পোস্টে যে সাতটা শর্ত আছে সেখানে পুরুষদের ব্যাপারে বলা আছে যেটা আমি উল্লেখ করিনি সচেতনভাবেই। কারন আমার পোস্ট ছিলো নারী স্বাধীনতা ইসলামে কি আছে এবং আসলেই পর্দা প্রথার জন্যে ইসলামে অবস্থান কি আর মোল্লাদের অবস্থান কি। আমি আমার দুর্বল লেখনী দিয়ে সেটাই বোঝাতে চেয়েছি। আর যেহেতু শব্দ গুলো পুঃলিঙ্গ এবং ওসব কোরানের আয়াত সমূহ আপনার কোয়ারা থেকে কপি করা লেখা গুলোয় ছিলো তাই ওগুলো আমি বর্ননা করে বলতে চেয়েছি এসব আয়াত এই পোস্টের জন্য অপ্রাসঙ্গিক কারন পোস্ট টাই হলো শুধু নারীদের পর্দা নিয়ে।
আর বাকি যে নাস্তিকতার প্রসঙ্গ টেনে এনেছি এটা শুধুই একটা অভিমত। কিন্তু আপনার সাথে যে মতপার্থক্য সেটা হলো আপনি বলছেন মাথা ঢাকতে হবে না, আমি বলছি হবে, এটাই।
আর বৈজ্ঞানিক মতামত যেটা বলেছেন সেটা আমি পোস্টে জার্নাল দিয়েই উল্লেখ করেছি! আমার মনে হয় এ বিষয়ে আমাদের মতপার্থক্য থাকবার কথা না। তবু কোনো মোল্লা যারা বোরখা বা হিজাব বা নেকাবের সমর্থক তারা যদি এসবের বিরুদ্ধে এমন কোনো বিশ্বাসযোগ্য সূত্র দিতে পারে তাহলে আলোচনা হতে পারে। আলোচনার দুয়ার তো সবসময়ই খোলা!
২০| ২০ শ | bn |
ে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১৪
এ আর ১৫ বলেছেন: সেক্ষেত্রে এই জ্যাকেট যদি বাংলাদেশের ৪০-৪৫ ডিগ্রী সেলসিয়াসের শুস্ক আব হাওয়ায় পড়েন তাহলে ঘাম আর গরমে খারাপ অবস্থা হতে পারে। অনেকে হয়তো বলবেন এমন অনেক কাপড় আছে যেগুলো পড়লে গরম লাগবে না----- বাংলাদেশের আবহাওয়ায় হিউমিডিটি খুব বেশি তাই ৪০-৪৫ ডিগ্রী তাপ মাত্রায় আপাদমস্তক ঢাকা পোষাক না পরলেও চলে কিন্তু মরুভুমিতে হিউমিডিটির খুব অভাব তাই শরিরের ঘাম থেকে হিউমিডিটি নিতে হয় চামড়া সিক্ত থাকার জন্য । তাই আপাদ মস্তক ঢাকা ঢোলা পোষাক শরিরের ঘাম থেকে নির্গত বাষ্পকে শরিরের ভিতরে ধরে রাখে যদিও এতে ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দিবে যেটা আপনি আপনার রেফারেন্সে দিয়েছেন । মরু ভুমিতে যদি আমাদের দেশের মত করে শাড়ী সেলোয়ার কামিজ পরে তবে তাপে শরির পুড়ে যাবে এবং পানি শুণ্যতায় ডিহাইড্রেড হয়ে মারা যাবে কারন বাতাসে হিউমিডিটি খুব কম । এই ধরনের পোষাক ভিটামিন ডি জনিত সমস্যা সৃষ্টি কোরলেও বিকল্প কোন উপায় নেই । তাই বোলছি কি মরুভুমির ড্রেস কোড সব জায়গায় চলে না । মরুভুমিতে মুসলিম অমুসলিম পৈতালিক সবাই আপাদ মস্তক ঢেকে রাখে হি্উমিডিটি হীন উচ্চ তাপ থেকে রক্ষা পেতে এবং বালুর ঝড় থেকে শরিরকে মুক্ত রাখতে। ধন্যবাদ!!!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে একমত, কিন্তু কোরান অবতীর্ন হবার সময় খোদার নিশ্চয়ই এসব বিষুবীয় অণ্ঞ্চলের জলবায়ু সম্বন্ধে ওয়াকিব হাল। তাহলে সেটা কোরান বা হাদিসে সুনির্দিষ্ট ভাবে উল্লেখ করলে কি হতো না? আপনার কথা নিয়ে যদি কোনো ইসলামিস্টের সাথে তর্ক করতে যাই তাহলে এই পয়েন্টের কারনে সে এই যুক্তিতে ঐক্যমত্য হবে না। আর যেহেতু যেসব মেয়ে বুক ফুলাইয়া নিজের ইসলামিক জ্ঞানের সাথে বিজ্ঞানের এক চিমটি মিক্সার দিয়া জ্ঞান হাজির করতে গিয়া হিজাবে ঝুকে তাকেো বোঝাতে পারবেন না!
দেখা গেলো সে তখন গায়ের জোরে অস্বীকার করেই বলবে যে হিজাব ব্যাব হারে তার কোনো অসুবিধা হচ্ছে না!
ব্লগে আগে এসব নিয়ে স্বতঃস্ফূর্ত পক্ষে বিপক্ষে � | bn |
�লোচনা হতো কিন্তু ইদানিং এসব আলোচনায় কেউ ঝুকতে চান না, এটাই সমস্যা!
২১| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫
বিবেক ও সত্য বলেছেন: কোনটি ইসলাম ধর্ম 'ইসলাম' নামক ধর্মের সন্ধানে (সমালোচনা উদ্দেশ্য নয়, আন্তরিকভাবে অনুসন্ধানে যা পেলাম) সেটি আগে ঠিক করুন,তারপর বলুন যে অমুকটি ইসলামের বিধান।
০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, আপনি অনুসন্ধান করে যা পাইছেন, এগুলা অসম্পূর্ন। ২ বছর আগে একটা পোলা সে ইন্টারও পাশ করে নাই, সেও আপনার চাইতে ক্লিয়ার ছবি এবং তাদের উৎস নিয়া বিশদ পোস্ট দিছিলো। তো আপনের পোস্ট আমি তার চাইতে উপ্রে রাখুম কেন? তার ওপর আপনের কোনো রেফারেন্স নাই, তার ওপর বিলুপ্ত্প্রায় মাজ হাব নিয়া আপনার কোনো কথাও নাই।
এখন আপনের বলেন আপনার সাথে আলোচনা কেমনে করি?
২২| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ভাই রেফারেন্স আসে যদি কোন কথা কোন স্থান থেকে চয়ন করা হয়ে থাকে। আমার কথাগুলো যুক্তিনির্ভর। আপনি বলুন আমার কোন কথাটি ঠিক নয়।
আমি শুধুমাত্র ইসলামের বহু ফেরকার নাম দিয়েছি যেখানে যেমন বর্তমানে খুবই সক্রিয় আছে এমন ফের্কার নাম আছে তেমনি বিলপ্তপ্রায়দেরও নাম আছে। আপনি শুধু বিলু্প্ত প্রায়দের নাম দেখলেন।
আমি তো বিশ্বের সকল ফের্কাদের নামের তালিকা দিতে চাইনি। যে ক'টা নাম দিয়েছি তা শুধু দৃষ্টান্ত স্বরুপ। বর্তমানে সক্রিয় আছে এমন বহু ফের্কার নাম তো তালিকা থেকে বাদও আছে। সকল ফের্কার নাম সংগ্রহ করে দিতে গেলে বিশাল তালিকা হবে। আমার ফের্কাদের তালিকা দেখানো উদ্দেশ্য নয়। বৃদ্ধিবমানেরা কয়েকটি দৃষ্টান্ব থেকে বুঝে নেয়।
০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি বলি নাই যে ভুল আছে। আমি বলেছি যুক্তিগুলো অসম্পূর্ন এবং অনেক প্রিমেটিভ।এখন আপনি যেহেতু বলেছেন অনুসন্ধান মূলক পোস্ট সেহেতু বলতে হয় আপনার অনুসন্ধান অসম্পূর্ন কারন আপনি তাদের সম্পূর্ন তালিকা এবং ইতিহাস সম্পর্কে কিছু লেখেননি। এখন আপনার পোস্টের উদ্দেশ্য কি সেটা স্পস্ট করেননি। এজন্য প্রিমেটিভ | bn |
বলেছি কারন ইতিহাস সম্পর্কে না জেনে কোনো কমেন্ট করাই সেই পুরোনো ডাইলেমা
২৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:০৭
শেখ মিজান বলেছেন: রবি ঠাকুর তাঁর 'জুতা আবিষ্কার' কবিতায় দিয়ে গিয়েছেন। হবু রাজার পায়ে ধুলি লাগার সমস্যা সমাধানের জন্য সারা দেশ চামড়া দিয়ে না ঢেকে, শুধুমাত্র রাজার চরণ দু'টি চামড়া দিয়ে ঢেকে দিয়েই ধুলি লাগা সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হয়েছিল। তদ্রুপ পুরুষতন্ত্রের দাম্ভিকতায় সমগ্র দেশের নারীকুলের প্রায় পুরো শরীর ঢাকার কথা চিন্তা না করে পুরুষদের ছোট্ট দু'টি চোখ ঢাকলেই সমস্যার সমাধান হতে পারে। তাও সব পুরুষের চোখ নয়, শুধুমাত্র তাদের চোখ ঢাকালেই চলবে যারা নারীকে পুরোপুরি আবৃত ব্যতীত অন্য কোন পোষাকে দেখলে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না। যারা ঐ পরিস্থিতিতে পশুতে রূপান্তরিত হয়ে যান। এ ব্যবস্থা চালু করলে কাজও অনেক কমে যাবে আর কাপড়ও সাশ্রয় হবে। এখানে নারীর কোন দোষ নেই। যেহেতু আপনার নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতা, মানবিক ও মানসিক পরিপক্কতা নেই, তাই দোষী আপনি। আপনার দোষে নারী কেন পোষাক শৃংখলা মেনে চলবে। যদি কোন পোষাক শৃংখল পড়তে হয় তবে তা পরতে হবে সংশ্লিষ্ট দুর্বল ও বিকৃত মানসিকতার পুরুষদেরকে।
১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আফনে কি জানেন আফনে মুসলমান দেশে থাইকা ইসলাম বিরোধী কথা কইতেছেন? ইসলামে পুরুষের পর্দার চেয়ে মাইয়াগো লিগা আর ঘরের ভেতর থাকনের তাগাদা বেশী দিছে<|end_of_text|>চা বাগান খোলা নিয়ে আপত্তি দার্জিলিঙে » CALCUTTA NEWS
Home Front চা বাগান খোলা নিয়ে আপত্তি দার্জিলিঙে
চা বাগান খোলা নিয়ে আপত্তি দার্জিলিঙে
করোনার ধাক্কায় দার্জিলিং চায়ের ফার্স্ট ফ্লাশ পুরোপুরি মার খেয়েছে। চা শিল্প বিপুল ক্ষতির মুখে দাঁড়িয়ে। এই অবস্থায় কেন্দ্র চা বাগানগুলি খোলার নির্দেশ দিয়েছে। সোমবার গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার ট্রেড ইউনিয়ন দার্জিলিং তরাই ডুয়ার্স প্ল্যাটেশন লেবার ইউনিয়ন (বিনয় গোষ্ঠী) তার বিরোধিতা করেছে। তাদের বক্তব্য, চা শ্রমিকরা কেউ বাগানে কাজ করতে যাবেন না। কারণ সে� | bn |
�ানেও করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে। দেশে দুরকম আইন থাকতে পারে না। চা বাগানে উপয়ুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই। শ্রমিকদের মাস্ক, স্যানিটাইজার দেওয়া হয়নি। তাই তারা বাগান খুলতে দেবে না। অন্যদিকে, দার্জিলিং টি অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, যে ৮০ লাখ কেজি চা পাহাড়ে উৎপাদন হয়, তার ২০ শতাংশই ফার্স্ট ফ্লাশ। এই চা বিদেশে রফতানি হয়। মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত চলে ফার্স্ট ফ্লাশের চাষের মরসুম। তাই কেন্দ্রের কাছে তাদের আবেদন, আর্থিক ক্ষতির কথা ভেবে চা চাষকে কৃষিকাজের আওতায় এনে লকডাউনে ছাড় দেওয়া হোক। একেই জনমুক্তি মোর্টার আন্দোলনের জেরে ১০৪ দিন চা উৎপাদন বন্ধ ছিল। তারপর এই লকডাউনে চরম ক্ষতি হবে চা বাগানে। ইতিমধ্যেই ১৫০০ কোটি টাকার লোকসান হয়েছে। সবথেকে বেশি ক্ষতি হবে দার্জিলিংয়ের।<|end_of_text|>ঘুমধুম সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ৪ বিজিপি সদস্যকে হস্তান্তর - Parbattanews
কক্সবাজার, টেকনাফ, ফিচার সংবাদ, মিয়ানমার, শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিনিধি, বান্দরবান ও উখিয়া প্রতিনিধি :
আপডেট: ২০১৯-০৯-০৪ ১৭:২১:২৪
আটক বিজিপি সদস্য
টেকনাফের নাফনদী থেকে অস্ত্রসহ আটক মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির চার সদস্যকে ফেরত দিয়েছে বাংলাদেশ।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টায় বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্তের বাংলাদেশ-মিয়ানমার ফ্রেন্ডশীপ ব্রিজ এলাকায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তাদের মিয়ানমারের কাছে হস্তান্তর করে বাংলাদেশ বডার গার্ড (বিজিবি)।
গত ২৫ আগস্ট রাত সাড়ে ৮টার দিকে টেকনাফ সদরের নাজিরপাড়া সংলগ্ন নাফ নদীর তীরে অভিযান চালিয়ে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির চার সদস্যকে আটক করে।
পতাকা বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্নেল আলী হায়দার আজাদ আহম্মেদ এর নেতৃত্বে কক্সবাজার রিজিয়নের অপারেশন অফিসার লেঃ কর্নেল সরকার মোস্তাফিজুর রহমান, ৩০ বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোঃ জাহিদুর রহমান, ২ বিজিবি'র অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোঃ ফয়সাল হাসান খান।
বাংলাদেশ-মিয়ানমার পতাকা বৈঠক
অন্যদিকে মায়ানমার | bn |
ের পক্ষে নেতৃত্ব দেন ১ বিজিপি'র অধিনায়ক পুলিশ লেঃ কর্নেল ক্য উইন হ্লাং এর নেতৃত্বে ক্য উইন মেজর উইন থাই, মেজর অং মইজো লাইন, ক্যাপ্টেন জাও জাও শৈ।
সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে টেকনাফ ২ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্ণেল মোহাম্মদ ফয়সাল হাসান খান (পিএসসি) বলেন, গত ২৫ আগস্ট রাতে টেকনাফের নাজিরপাড়া সংলগ্ন নাফ নদীর তীর থেকে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাঘুরির সময় বিজিবির সদস্যরা মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিজিপির চার সদস্যকে আটক করেছিল। আটকের সময় তাদের কাছ থেকে একটি এমএ-১১ রাইফেল, ১০টি গুলি, একটি টর্চ লাইট এবং পাঁচটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
এছাড়া বিজিপি সদস্যদের বহনকারী একটি স্পিডবোটও জব্দ করা হয়। পরে দু দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে আলাপ-আলোচনার পর তাদের মিয়ানমারের কাছে হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত হয়।
পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বুধবার দুপুর ২টায় বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্তের বাংলাদেশ-মিয়ানমার ফেন্ডশীপ সেতু পয়েন্ট দিয়ে বিজিপির এসব সদস্যকে জেনেভা কনভেনশন আইন অনুযায়ী আহার, বাসস্থান, চিকিৎসাসহ সব ধরনের সুবিধাদি প্রদান করে মিয়ানমার বিজিপি প্রতিনিধিদলের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অধিনায়ক বলেন, সীমান্তের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। বিজিবি'র পক্ষে ১২ সদস্যের নেতৃত্ব দেন কক্সবাজার ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্ণেল আলী হায়দার আজাদ আহমেদ এবং মিয়ানমার ১০ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন পুলিশ লে. কাউ উইন হেলিন।<|end_of_text|>প্রকাশিত : ১৯:৩৯ ১৫ নভেম্বর ২০১৯
ঢাকার নবাবগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনার জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় এক ব্যবসায়ীসহ তিনজন আহত হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার আগলা বাজারে এঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন, ব্যবসায়ী আলমাস উদ্দিন বাবু, তার ভাই আরশাদ উদ্দিন ও তাদের মা মালেকা বেগম। আলমাস উদ্দিন বাবু ও আরশাদ উদ্দিন উপজেলার আগলা পূর্বপাড়ার মৃত আলাউদ্দিনের পুত্র। এঘটনায় আলমাস উদ্দিন বাদি হয়ে নবাবগ� | bn |
�্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
আহত আলমাস উদ্দিন বাবু অভিযোগ করে বলেন, একই এলাকার মৃত আদালতের পুত্র জানু ও মনিরের সাথে তাদের জমি সংক্রান্ত বিরোধ রয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে খেলা নিয়ে আরশাদের ছেলে আরিফুল ও মনিরের ছেলে আদরের ঝগড়া হয়। এ ঘটনার জেরে রাত ৯টার দিকে জানু ও মনির লোহার রড, টর্চলাইট নিয়ে দোকানে এসে আলমাসের উপর হামলা করে।
প্রতিপক্ষের হামলায় আলমাসের ভাই আরশাদ ও মা মালেকা বানুও আহত হয়। গুরুত্বর আহত আলমাস, আরশাদ ও মালেকা বেগমকে উদ্ধার করে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এঘটনায় শুক্রবার সকালে আহত আলমাস উদ্দিন বাবু বাদি হয়ে নবাবগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এব্যাপারে প্রতিপক্ষ জানু ও মনিরের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি।
নবাবগঞ্জ থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক সুজন বিশ্বাস বলেন, আমরা একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।<|end_of_text|>কুমারী সাপ্তাহিক রাশিফল 20th ষ্ঠ - 26 সেপ্টেম্বর, 2020 - এনওয়াইকে প্রতিদিন
Home জাতক কন্যারাশি কুমারী সাপ্তাহিক রাশিফল 20 র্থ - 26 সেপ্টেম্বর, 2020
কুমারী সাপ্তাহিক রাশিফল 20 র্থ - 26 সেপ্টেম্বর, 2020
সিঙ্গেলরা বিপরীত লিঙ্গের ব্যক্তির সাথে প্রেমে পড়তে চলেছে, বয়সে বয়স্ক, যিনি নিকটবর্তী অঞ্চলে বাবা-মার সাথে সম্প্রতি চলে এসেছেন। পরামর্শমূলক অঙ্গভঙ্গি বিনিময় হবে এবং উভয়ই একে অপরের প্রতি আকৃষ্ট হবে! তাদের অনুভূতি আরও যথাযথভাবে প্রকাশ করার জন্য তারা একটি সুবিধাজনক স্থানে মিলিত হবে। তারা পুরোপুরি শারীরিক ঘনিষ্ঠতার আনন্দও উপভোগ করবে। একটি সুন্দর সম্পর্ক শুরু! আপনার মেজাজী ক্ষতিকারক তদারকির উপর নজর রাখা এবং প্রত্যেকের প্রতি মনোযোগী হওয়া দরকার। এটি আপনাকে আপনার সম্পর্কের সমীকরণগুলির মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে সহায়তা করবে, যা সাধারণত এই সপ্তাহে খুব আশাব্যঞ্জক বলে মনে হয় না।
পঞ্চম বাড়িটি প্রাথমিক শিক্ষার সাথে যুক্ত। দুটি বড় গ্রহ ইতিবাচকভাবে এই বাড়িটিকে প্রভাবি� | bn |
� করছে। উচ্চশিক্ষা গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের জন্য সপ্তাহটি খুব উজ্জ্বল বলে মনে হচ্ছে। এগুলি অবশ্যই কোনও বিনোদনমূলক ক্রিয়াকলাপ দ্বারা চালিত হওয়া উচিত নয়। যদি তারা ইতিবাচক গ্রহের প্রভাবগুলির যথাযথ সুবিধা না নেয় তবে তাদের একাডেমিক অগ্রগতি অবশ্যই বিরূপভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে। স্নাতক প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অবশ্যই এই সময়ের মধ্যে যে কোনও বিঘ্ন দূরে রাখতে শিখতে হবে। তারা কার্যকর ধারণাটি শেখার এবং কার্যকরভাবে প্রয়োজনীয় যা মুখস্থ করতে আরও সময় নিবে। তাদের অবশ্যই সব পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীভূত থাকতে হবে এবং কেবল পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে হবে। ফোকাস এবং ঘনত্ব বজায় রাখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হবে!
আপনার স্বাস্থ্য এবং ফিটনেস স্তর সম্পর্কিত বিষয়গুলি নিয়ে সপ্তাহটি খুব উজ্জ্বল বলে মনে হয় না। একরকম ভাইরাল সংক্রমণের শিকার হওয়ার আলাদা সম্ভাবনা রয়েছে। যে কোনও ধরনের জাঙ্ক ফুড খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। সর্বদা আপনার হাত সঠিকভাবে স্যানিটাইজড রাখুন। উপচে পড়া ভিড় বা দূষিত জায়গাগুলি পরিদর্শন করা এড়িয়ে চলুন। এই সময়ের মধ্যে আপনার হজম সিস্টেমের সঠিক যত্ন নেওয়াও প্রয়োজন। প্রতিদিন সকালে হালকা কার্ডিওভাসকুলার অনুশীলনের জন্য আপনার কাছের স্বাস্থ্য ক্লাবে যোগদান করা একটি দুর্দান্ত ধারণা হবে। প্রতিদিনের অনুশীলনগুলি আপনাকে ফিট রাখতে সহায়তা করবে। আপনার বাম দিকে আঘাতের সঠিক যত্ন নেওয়া দরকার চোখ.
আপনার অর্থ এবং অর্থ সম্পর্কিত বিষয়গুলির জন্য এটি কত দুর্দান্ত সপ্তাহ! মিড উইকে শুরু করে, তহবিলের আগমন আপনার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে বাড়বে। স্বতন্ত্র সম্ভাবনা রয়েছে যে আপনি বিলাসিতা এবং ব্যক্তিগত আনন্দের আইটেমগুলি কেনার জন্য প্রচুর অর্থ ব্যয় করবেন। তবে, আমরা আপনাকে অর্থ ব্যয় করে অতিরিক্ত বোর্ডে না যাওয়ার পরামর্শ দিই। আপনার অভ্যাসগত ব্যয়গুলি নিয়ন্ত্রণ করুন এবং আপনার অযাচিত অর্থের বহিঃপ্রবাহের উপর একটি দৃ tight় পাতলা রাখুন। এই সময়ের মধ্যে আপনার জন্য কোনও বড় ব্যয় কল্পনা করা হয়নি। আপনি | bn |
আপনার সমস্ত রুটিন এবং ঘটনামূলক ব্যয় খুব স্বাচ্ছন্দ্যে পরিচালনা করতে সক্ষম হবেন। আপনার প্রিয়জনের ভবিষ্যতের সুরক্ষার জন্য অর্থ সাশ্রয়ের চেষ্টা করুন।
আপনার ক্যারিয়ারের বৃদ্ধি এবং ব্যবসায় সম্পর্কিত বিষয়গুলির জন্য এটি একটি দুর্দান্ত সপ্তাহ বলে মনে হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা এই সময়ের মধ্যে বেশ কয়েকটি লাভজনক চুক্তিতে হরতাল করতে সক্ষম হবেন। তারা কার্যকরভাবে তাদের পণ্য বিক্রয় বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবে। তবে তাদের গ্রহণযোগ্যদের দিকে পর্যাপ্ত মনোযোগ দেওয়া দরকার pay গ্রহগত প্রভাব ব্যবসায়ীদের পক্ষে খুব অনুকূল। বেতনভোগী কর্মচারীরা উত্সাহ ও ইতিবাচকতায় ভেসে উঠবে! আমরা সবাইকে তাদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দিয়ে হতবাক করব এবং তাদের উচ্চমানের প্রত্যাশার চেয়ে আরও বেশি মানের আউটপুট সরবরাহ করব। তারা তাদের বৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে খুব খুশি হবে সংগঠন। ভাল কাজগুলো করতে থাকো!<|end_of_text|>মোহাম্মদ আলী আরাফাত: বাংলাদেশের সাথে পাকিস্তানের সাথে তুলনা | আমাদের সময়.কম – AmaderShomoy.com
মঙ্গলবার, ১৯শে অক্টোবর, ২০২১,
৪ঠা কার্তিক, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ,
১২ই রবিউল-আউয়াল, ১৪৪৩ হিজরী
[১] পীরগঞ্জের ঘটনায় ২ মামলায় আসামি ৫০০, গ্রেপ্তার ৪২ ●
শাহজালাল বিমানবন্দরে দুবাইগামী যাত্রীর মৃত্যু ●
মোংলা বন্দরে পৌঁছেছে রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালামাল ●
[১] ইভ্যালির রাসেল ও শামীমাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা ●
[১] দেশে পূজামণ্ডপ কেন্দ্রিক অপ্রীতিকর ঘটনায় ৭১টি মামলা দায়ের ●
[১] জয় দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু শ্রীলঙ্কার ●
[১] স্বাধীনতা বিরোধী সকল ষড়যন্ত্রকে মোকাবেলা করেই বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তুলতে হবে: আতিকুল ●
[১] ফেসবুকে অবমাননাকর পোস্ট দেয়ার অভিযোগে রংপুরের পীরগঞ্জের পরিতোষ নামে একজনকে জয়পুরহাট থেকে গ্রেপ্তার: রংপুর পুলিশ সুপার ●
[১] সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান জানালো জাতিসংঘ ●
[১] সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব-বিভ্রান্তি ছড়ালে ব্যবস্থা: পুলিশ ●
মোহাম্মদ আলী আরাফাত: বাংলাদেশের | bn |
সাথে পাকিস্তানের সাথে তুলনা
প্রকাশের সময় : October 9, 2021, 8:27 pm
আপডেট সময় : October 9, 2021 at 8:27 pm
মোহাম্মদ আলী আরাফাত: যারা বলেন আমাদের পাকিস্তানের সাথে তুলনা করা উচিত না, আমি তাদের সাথে একমত। আসলেই তো আমরা নিজেদের পাকিস্তানের মতো একটা অভিশপ্ত রাষ্ট্রের সাথে কেন তুলনা করবো? আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি আমাদের ভারত, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া এইসব দেশের সাথে তুলনা করা উচিত। ইদানীং আমরা অনেক ক্ষেত্রেই ভারতকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছি। ভারতীয় গণমাধ্যম রিপোর্ট করেছে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বাংলাদেশ, ভারতকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে। আমি ভারতকে ছাড়িয়ে যাওয়ার বিষয়গুলো নিয়েও বেশ কিছু পোষ্ট দিয়েছি।
তবে আজকের প্রজন্মের যে বিষয়টি মাথায় রাখা উচিত তা হলো, ১২-১৩ বছর আগেও বাংলাদেশ, অর্থনীতি এবং মানব সম্পদ উন্নয়নের বেশীর ভাগ সূচকে পাকিস্তানের থেকে পিছে ছিল। গত ১২-১৩ বছরে বাংলাদেশ বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই পাকিস্তানকে পিছে ফেলে এগিয়ে গেছে, আর তাই বর্তমান প্রজন্ম বাংলাদেশকে কোনো ভাবেই পাকিস্তানের সাথে তুলনা করতে চায় না। এ বিষয়টিকে আমি ইতিবাচকভাবেই দেখতে চাই।
যদিও বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার বিষয়টি এদেশীয় কিছু সংখ্যক পাকিস্তানের দালালরা এখনো মেনে নিতে পারে না। তাই তারা বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা তথ্য হাজির করে কমেন্ট করে এবং দেখাতে চায়, অনেক ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ এখনো পাকিস্তানের চেয়ে পিছিয়ে আছে। তাদের এসকল মিথ্যা তথ্যগুলোর প্রতিটিরই জবাব দেয়া সম্ভব কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো এই পাকিস্তানের দালালদেরও কিছু ফলোয়ার গং সেই মিথ্যা তথ্যগুলোকেই সত্য হিসেবে মেনে নেয় এবং দম্ভ দেখায়। এরা ন্যূনতম রিসার্চও করে না।
পাকিস্তানকে পিছে ফেলে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়া আজ সূর্যালোকের মতো বাস্তব সত্য। জাতিসংঘ, বিশ্ব ব্যাংক, বিশ্বের তাবৎ অর্থনীতিবিদ থেকে শুরু করে পুরো বিশ্বই স্বীকার করে। শুধু তাই নয়, পাকিস্তানের অর্থনীতিবিদ ও সুশীল সমাজের মানুষ থেকে শুরু করে এমনকি পাকিস্তানের সামরিক সমর্থনপুষ্ট প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানও স্বীকার করে।
স্বীকার করে � | bn |
�া শুধু এদেশীয় অন্ধ, অশিক্ষিত, মিথ্যা প্রচারকারী পাকিস্তানের দালালরা, রাজাকার শাবকরা। এই রাজাকার শাবকদের কমেন্ট পড়লে বোঝা যায়, এরা মনে করে পাকিস্তান আমলই ভালো ছিল। এরা এও মনে করে যে, এখনো পাকিস্তানের অবস্থা বাংলাদেশ থেকে ভালো।
তাই আমিও মাঝে মধ্যেই এই পাকিস্তানি দালাল চক্রের অন্তরে জ্বলন ধরিয়ে দেয়ার জন্যই বাংলাদেশের পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার চিত্র তুলে ধরে, তুলনামূলক তথ্য সম্বলিত পোষ্ট দেই। ধন্যবাদ।
[১] ঈশ্বরদীতে ছিনতাইকারী গ্রেফতার জব্দ মোটরসাইকেল ≣ [১] চ্যাম্পিয়নশিপে জেতা ট্রফি নিয়ে সপ্তাহজুড়ে শিরোপা উৎসব করবে নিউজিল্যান্ড ≣ [১] বন্দুক আর পিস্তল দিয়ে জোর যারা করে ক্ষমতায় থাকে, তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা শোভা পায় না: মির্জা ফখরুল<|end_of_text|>বিভিন্ন উদ্যান এবং পার্ক থেকে ২শ কিশোর গ্রেপ্তার
কিশোর গ্যাংয়ের অপরাধ দমনে রাজধানীতে চলছে সাঁড়াশি অভিযান। রাজধানীর প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় চষে বেড়াচ্ছে গোয়েন্দা পুলিশ। এ অভিযান চালাচ্ছে র্যাব সদস্যরা। শুধু তাই নয়, গত ১৫ দিনে রাজধানী বিভিন্ন পার্ক উদ্যান থেকে প্রায় ৫শ' কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী । তাদেরকে যাচাই বাছাই করে প্রায় সাড়ে তিনশ কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার তথ্য প্রমাণ পেয়েছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে গাজীপুরের টঙ্গী কিশোর সংশোধন কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে।
গোয়েন্দা সূত্র বলেছে, সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুর, হাজারীবাগ, মিরপুর, পুরনো ঢাকার বংশাল, নাজিম উদ্দিন রোডের নিমতলী ও ওয়ারীতে কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেড়েছে। এদেও রোষানলে পড়ে একাধিক কিশোরের মৃত্যু ঘটেছে।
গোয়েন্দারা বলেছেন, রাজধানীতে আবারো মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে কিশোর গ্যাং। শুধু রাজধানী নয়, ছড়িয়ে পড়েছে জেলা শহরগুলোতেও। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সহিংস হয়ে উঠছে তারা। পাচ্ছে রাজনৈতিক মদদও। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলছে, কিশোর গ্যাং কে যারা মদদ দিচ্ছে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।
গোয়েন্দা কর্মকর্তা মশিউর রহমান ব� | bn |
�েন, রাজধানীর পাড়া-মহল্লার অনেক দেয়ালের চিত্র এমন। নিজেদের গ্যাং এর নাম বা সাংকেতিক চিহ্ন লিখে অস্তিত্ব জানান দেয় ওরা। সেভেন স্টার, নাইন স্টার, ডিস্কো বয়েজ, গ্যাং স্টার এমন অনেক নাম তাদের। শুধু দেয়াল নয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও সক্রিয় ওরা। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর তথ্য বলছে, রাজধানীতে ৫০টিরও বেশি কিশোর গ্যাং রয়েছে। যাদের প্রায় ৫শ জনকে এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করেছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।
রাজধানীর হাতিরঝিলে কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে ১২০ জনকে আটক করেছে পুলিশ। শুধু তাই নয়, শুক্রবার (০৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত হাতিরঝিল, মধুবাগ, মহানগর প্রজেক্ট উদ্যান এবং পার্ক এলাকায় অভিযান চালিয়ে সব মিলিয়ে ২০০ কিশোরকে গোয়েন্দা এবং থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
পুলিশের হাতিরঝিল জোনের অতিরিক্ত উপকমিশনার হাফিজ আল ফারুক জানান, তাদের ছয়টি দল আলাদা আলাদাভাবে এই অভিযানে নিচ্ছেন। কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের আলাদা আলাদা স্থানে রাখা হয়েছে। তাদের প্রত্যকের বিষয়ে পুলিশ তথ্য যাচাই বাছাই করছে।
তিনি আরও বলেন, জাতীয় জরুরি সেবার হটলাইন নম্বর ৯৯৯ এ ফোন করে হাতিরঝিল এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য বেড়েছে বলে বিভিন্ন অভিযোগ আসে।
হাতিরঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল লতিফ বলেন, ওই কিশোররা নেশা করে ও হাতিরঝিলে ঘুরতে আসা মানুষদেরকে উপদ্রব করে। এছাড়া কিশোরদের বিরুদ্ধে চুরি, ছিনতাই হত্যাকাণ্ডের মতো অভিযোগও পাওয়া গেছে। তাদের থানায় নিয়ে যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে জানিয়ে ওসি বলেন, কেউ নিরপরাধ হলে তাকে ছেড়ে দেয়া হবে।
এদিকে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকায় শুক্রবার রাতে অভিযান চালিয়ে ৮ জনকে আটক করা হয়েছে। তেজগাঁও জোনের ডিসি আনিসুর রহমান জানান, শিল্পাঞ্চল থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এই ৮ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদেরকে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে, খবর দেয়া হয়েছে তাদের অভিভাবকদের। তিনি বলেন, এরা কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে জড়িত এমন তথ্য পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। তা না হলে অভ | bn |
িভাবকের হাতে তুলে দেয়া হবে কিশোরদের।
ডিসি বলেন, মূলত স্কুল-কলেজের কিছু শিক্ষার্থী আড্ডা দিতে দিতে গড়ে উঠে এ ধরনের গ্যাং। গ্রুপের নাম বিভিন্ন হরর ফিল্মও ভিডিও গেমস থেকে নেয় তারা। পাড়া-মহল্লায় দল বেঁধে ঘুরে বেড়ানো, স্কুল-কলেজের সামনে আড্ডা দেয়া, মোটরসাইকেল নিয়ে মহড়া, মেয়েদের উত্ত্যক্ত করা, দল বেঁধে মাদক সেবন, এক স্টাইলে চুল কাটাসহ বিভিন্ন অপকর্ম করতে গড়ে তুলছে কিশোর গ্যাং। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে খুনোখুনিতে জড়িয়ে পড়ছে তারা। কিশোরদের এমন আচরণে উদ্বিগ্ন অভিভাবকরা।
অনুসন্ধান বলছে, এলকার বড় ভাই ও স্থানীয় রাজনৈতিক কিছু নেতা মদদ দিচ্ছে এসব কিশোরদের। ব্যবহার করছে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের ঢাল হিসেবে। অস্ত্র ও মাদক যোগান দেয়ার অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। গ্যাং কালচার রুখতে মাঠে নেমেছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। সেই সঙ্গে গ্যাং কালচারের মদদদাতা ও অভিভাবকদেরও সতর্ক করেন তারা। সামাজিক অবক্ষয় ও সুশাসন না থাকায় কিশোররা বেপরোয়া হয়ে উঠছে বলে মনে করেন সমাজ বিশেষজ্ঞ নেহাল করিম। দেশের তরুণ সমাজ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করতে রাষ্ট্র ও অভিভাবকদের আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান তিনি।<|end_of_text|>প্রকাশিত: ১১:৫৭, ১৬ জুলাই ২০১৯
আপডেট: ০৬:৩৬, ১৬ জুলাই ২০১৯
নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানী থেকে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্ক পর্যন্ত শাটল ট্রেন চালুর প্রকল্প বাতিল করে ঢাকা থেকে কালিয়াকৈর পর্যন্ত বিরতিহীন ট্রেন চালুর নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৪শ' ৫১ কোটি ৭১ লাখ ৩৭ হাজার টাকার একটি প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি একনেকের বৈঠকে তোলা হলেও তা ফেরত পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকালে প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন, আর ডেমু ট্রেন না কেনার।
আজকের একনেক সভায় '� | bn |
�ঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্ক এবং ঢাকার মধ্যে শাটল ট্রেন চালুর লক্ষ্যে ডিইএমইউ (ডেমু) সংগ্রহ' প্রকল্প উত্থাপন করা হলেও তা পাস না করে সংশোধন করে আনার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।<|end_of_text|>মহান বিজয় দিবসে চকরিয়া প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন ও বিভিন্ন কর্মসূচি উদযাপন মহান বিজয় দিবসে চকরিয়া প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন ও বিভিন্ন কর্মসূচি উদযাপন – বিবিসি একাত্তর
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে যথাযোগ্য মর্যাদায় ১৬ ডিসেম্বর ভোর সকাল ৭টায় উপজেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিজয়ার্জনে মহান শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করেছেন চকরিয়া প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ। প্রেসক্লাবের সভাপতি জাহেদ চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মিজবাউল হকের নেতৃত্বে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপনকালে উপস্থিত ছিলেন চকরিয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আবদুল মজিদ, ক্লাবের অর্থ সম্পাদক জহিরুল আলম সাগর, তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এম রিদুয়ানু্ল হক, নির্বাহী সদস্য জুনাইদ উদ্দিন, আবুল মনছুর মোঃ মহসিন, ওয়াহিদ হাসান রাহী, রাজু দাশ, জুলফিকার আলী ভূট্টোসহ চকরিয়া প্রেসক্লাব কর্মকর্তা ও সদস্যরা। এদিন শহীদ বেদীতে শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের পর ক্লাব নেতৃবৃন্দ বিজয় মঞ্চে স্থাপিত অস্থায়ী পতাকা উত্তোলন মঞ্চে দাঁড়িয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর সকাল সাড়ে ৮টায় উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে মাল্যদান ও উপজেলা পরিষদ শহীদ মিনারেও ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এদিন প্রেসক্লাবের আয়োজনে বিজয় দিবসের আরো বিভিন্ন কর্মসূচি উদযাপন সহ সরকারি সকল কর্মসূচিতে অংশ নেন ক্লাব নেতৃবৃন্দরা।
কর্মসূচিতে সাথে ছিলেন, চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব জাফর আলম, চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ফজলুল করিম সাঈদী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শামসুল তাবরীজ, পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) তানভীর হোসেন, এএসপি সার্কেল (চকরিয়া-পেকুয়া) তফিকুল আলম, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্� | bn |
�া শাকের মোহাম্মদ যুবায়ের, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী, মাতামুহুরী সাংগঠনিক থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক চেয়ারম্যান মহসিন বাবু্ল, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মকছুদুল হক চট্টু, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জেসি চৌধুরী,মুক্তিযোদ্ধা হাজী আবু মোঃ বশিরুল আলম, জেলা পরিষদ সদস্য আলহাজ্ব লায়ন কমর উদ্দিন, জেলা আওয়ামীলীগ সদস্য আমিনুল রশিদ দুলাল, আইনজীবি সমিতির সাবেক সভাপতি এডভোকেট লুৎফুল কবির, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি জাহেদুল ইসলাম লিটু, সাধারণ সম্পাদক আতিক উদ্দিন চৌধুরীসগ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীরা।<|end_of_text|>বড়াইগ্রামে ধর্ষনের চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার ১ - Jagonatore24
আপডেট: ২১/১১/২০২০, সময়: ১২:১৭
নাটোরের বড়াইগ্রামে কিশোরীকে (১৪) ধর্ষন চেষ্টার অভিযোগে মোজাম্মেল হক (৫০) নামের একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাতে উপজেলার জোনাইল ইউনিয়নের দিঘইর গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। মোজাম্মেল ওই গ্রামের মৃত মসলেম উদ্দিনের ছেলে এবং নির্যাতিতা কিশোরীর প্রতিবেশী চাচা।
থানার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, কিশোরীর মা-বাবা দৈনিক মজুরে রসুন রোপনের কাজে বাহিরে যায়। বিকেলে কিশোরী মেয়েটি বাড়িকে একা রান্না করছিলেন। সেসময় মোজাম্মেল হক এসে তার মা বাবা বাড়িতে আছে কিনা জানতে চায়। কিশোরী বাবা-মা বাড়িতে না থাকার কথা জানালে মোজাম্মেল হক ঘরে প্রবেশ করে। কিশোরীকে কথা আছে বলে ঘরের ভিতরে ডেকে নেয় এবং জোর পুর্বক ধর্ষনের চেষ্টা করে। কিশোরী চিৎকারে প্রতীবেশিরা এসে মোজাম্মেলকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।
বড়াইগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে একজনকে আটক করা হয়েছে। কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে মোজাম্মেলকে আসামী করে মামলা দায়ের করলে তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।<|end_of_text|>ধামইরহাট (নওগাঁ) সংবাদদাতা : ধামইরহাটে এক বিবাহ পাগল স্বামী কর্তৃক স্ত্রী নিহত হয়েছে। � | bn |
�টনাটি ঘটেছে উপজেলার দৌলতপুর গ্রামে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি রাতে খাবার শেষে স্বামী-স্ত্রী একই কক্ষে ঘুমায়ে ছিল। রাত অনুমানিক ১২টার দিকে গৃহবধূ পারভীন বেগম (৩৫) চিৎকার করলে পাশের কক্ষ থেকে তার মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস এসে মায়ের চিৎকার শুনে কক্ষে গিয়ে দেখে যে, তার মাকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। মেয়ের উপস্থিতিতেই তাৎক্ষণিক গৃহবধূ পারভীন মর্মান্তিক মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। তার আর্তনাতে প্রতিবেশীরা ছুটে আসলেও তার স্বামী আব্দুর রহমানকে পাওয়া যায়নি। রাতেই পুলিশ খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। নিহত গৃহবধূ জয়পুরহাট জেলার আক্কেলপুর উপজেলার তিলোকপুর (কানছপাড়া) গ্রামের আইয়ুব হোসেনের কন্যা।
দৌলতপুর গ্রামের কোবাদ মুন্সির ছেলে আব্দুর রহমান প্রায়শঃ স্ত্রীকে নির্যাতন করত এবং স্ত্রীকে তালাক দেয়ার হুমকি দিত। সে অন্যত্র একবার বিয়ে করেছিলেন এবং আবারও সে পরকীয়ায় জড়িত হয়ে তার স্ত্রীকে শারীরিক নির্যাতন চালাত। মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস জানায়, 'আমার মাকে আমার বাবা খুন করে পালিয়েছে এবং একাধিকবার বাবা আমার মাকে জবাই করার হুমকি দিতেন।' এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছিল।<|end_of_text|>খোঁজ মিলেছে বিজেপির নেতা মিঠুন চৌধুরীর...-565831 | কালের কণ্ঠ | kalerkantho
খোঁজ মিলেছে বিজেপির নেতা মিঠুন চৌধুরীর
সরকার উত্খাতের ষড়যন্ত্রের অভিযোগ, পাঁচ দিনের রিমান্ডে
খোঁজ মিলেছে বাংলাদেশ জনতা পার্টির (বিজেপি) সভাপতি মিঠুন চৌধুরীর। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে তাঁকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করে ডিবি পুলিশ। আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। তাঁর সঙ্গে অজিত কুমার দাস নামের একজনকেও আদালতে পাঠায় ডিবি পুলিশ। তাঁরও পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আদালত সূত্র জানায়, গতকাল বিকেলে ডিবির পুলিশ পরিদর্শক মো. আলমগীর হোসেন পাটোয়ারী দুজনকে আদালতে হাজির করেন। রিমান্ডের আবেদনে তিনি উল্লেখ করেছেন, ঢাকার কদমতলী থানায় দায়ের করা বিশেষ ক্ষমতা আইনের মাম� | bn |
�ায় গ্রেপ্তার আসামি চৌধুরী আবদুল্লা আল ফারুকের জবানবন্দি অনুযায়ী আসামি মিঠুন চৌধুরী ও আজিত দাসকে গ্রেপ্তার করা হয়। তদন্তে জানা যায়, আবদুল্লা আল ফারুকের স্ত্রী শাহনাজ সরকার, মিঠুন চৌধুরী ও অজিত দাস এবং ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের নাগরিক শিপন কুমার বসুসহ কতিপয় ব্যক্তি দেশি-বিদেশি বিভিন্ন শক্তির সহযোগিতায় বাংলাদেশের বর্তমান সরকারকে অবৈধ পন্থায় উত্খাত করে নতুন সরকার ক্ষমতায় বসানোর জন্য ষড়যন্ত্র করছে। এই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় কলকাতার নিউ মার্কেট এলাকায় অবস্থিত আবাসিক হোটেল আফ্রিদি তাজসহ বিভিন্ন স্থানে সরকার উত্খাতের জন্য একাধিক বৈঠক হয়েছে। সরকার উত্খাতের ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তারা ইসরাইলের নাগরিক মেন্দি এন সাফাদিকে আন্তর্জাতিক লবিস্ট হিসেবে নিয়োগ করে।<|end_of_text|>পরকীয়ার কারণে স্বামীকে জবাই করলেন শিমু! – Bartabazar.com
পরকীয়ার কারণে স্বামীকে জবাই করলেন শিমু!
প্রকাশিত: ৯:৪০ পূর্বাহ্ণ, রবি, ২৪ মার্চ ১৯
গৃহবধূ কুমকুম আক্তার শিমু (২৫)। ধারালো দা দিয়ে ঘুমন্ত স্বামী রুমান মৃধা (৩০)'র গলা কেটে লেপ দিয়ে ঢেকে রাখে পাশেই বসে ছিলেন তিনি। কিন্তু পাশের ঘর থেকে ছেলের গোঙানির শব্দ টের পেয়ে ছুটে আসেন স্বামীর মা-বাবা। তারা এসে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকতেই পালিয়ে যান শিমু। তবে পালিয়ে বেশি দূর যেতে পারেননি শিমু। পার্শ্ববর্তী মোরেলগঞ্জ উপজেলার কেয়ার বাজার বাসস্ট্যান্ডে পুলিশ ও জনতার হাতে ধরা পড়ে যান তিনি।
ভাগ্যবশত রুমানের শ্বাসনালী অক্ষত থাকায় বেঁচে যান তিনি। শনিবার রাতে বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার ধানসাগর ইউনিয়নের দক্ষিণ বাঁধাল গ্রামের নজির মৃধার বাড়িতে নৃশংস এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় রুমানের মা বাদী হয়ে শনিবার দুপুরে শরণখোলা থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
রেনু বেগম জানান, তার ছেলে একটি ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি কোম্পানিতে চাকরি করে। রুমান যশোরে কর্মরত অবস্থায় নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার কোটাকোল এলাকার শেখ হারুন অর রশিদের মেয়ে কুমকুম আক্তার শিমুর সাথে মোবাইলে পরিচয় হয়। শিমু তখন ঝিনাইদহে এ | bn |
কটি বায়িং হাউসে কাজ করতো। একপর্যায় তাদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠায় আট মাস আগে তারা নিজেরাই বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকেই শিমু তাদের বাড়িতেই থাকে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কোনোদিন ঝগড়াঝাটি হয়নি।<|end_of_text|>কলারোয়ায় প্রধানমন্ত্রীর বাসগৃহ প্রকল্পের দূর্নীতির তদন্ত শুরু
ক্রাইমর্বাতা রিপোর্ট : সাতক্ষীরা: আসাদুজ্জামান :সাতক্ষীরার কলারোয়ায় প্রধানমন্ত্রীর বাসগৃহ প্রকল্পের কাজের অনিয়ম দূর্নীতির একাধিক অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়। বুধবার বেলা সাড়ে ১০টায় এ অভিযোগের সরেজমিনের তদন্তে আসেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের যুগ্ম সচিব এটিএম কামরুল ইসলাম।
তিনি সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামালকে সাথে নিয়ে কলারোয়ায় আসেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কক্ষে অনুষ্ঠিত তদন্তে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, কলারোয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লাল্টু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরএম সেলিম শাহনেওয়াজ, সহকারী কমিশনার (ভুমি) আক্তার হোসেন, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার রায়, হেলাতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন, কেরালকাতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল হামিদ সরদার, সেনাবাড়ীয়া ইউপি চেয়ারম্যান এসএম মনিরুল ইসলাম, চন্দনপুর ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম মনিসহ উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় কলারোয়া প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সুলতানা জাহানের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উপস্থাপন করেন জনপ্রতিনিধিরা। তারা বলেন, ২০১৮-১৯ইং অর্থ বছরে এ প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি ইউনিয়নে ১টি করে ও বীরমুক্তিযোদ্ধাদের ২টি এবং উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের ৩টি করে মোট-১৭টি ঘর বরাদ্দ দেয়া হয়। যেটি ছিলো প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বরাদ্দ। যা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) সুলতানা জাহান নিজের ক্ষমতা বলে বন্ধ করে রেখেছে | bn |
ন। এছাড়া উপজেলার বিভিন্ন প্রকল্পে তার বিরুদ্ধে রয়েছে হাজারও অভিযোগ। টাকা ছাড়া কোন ফাইল তিনি স্বাক্ষন করেননা।
সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল এ সময় বলেন,কলারোয়া প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সুলতানা জাহানের বিরুদ্ধে ১৭টি বাসগৃহ নির্মানের অনিয়মের তদন্ত শুরু হয়েছে, অভিযোগের সত্যতা গেলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবেন।
কলারোয়ায় আ.লীগ নেতার নেতৃত্বে এক যুবককে গাছের সাথে বেঁধে বসতঘর ভাংচুর ও লুটপাট: আটক ৬
বিএনপি অভিযোগের রাজনীতি করছে: ওবায়দুল কাদের
এই যে আমীর খসরু, জামায়াতকে তালাক দিন'
যারা দেশে স্বৈরশাসন চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়তে হবে: ড. কামাল
বিএসএফের ভুলের কারণেই গোলাগুলির ঘটনা : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
দুই রোহিঙ্গাসহ তিন জেলায় কথিত 'বন্দুকযুদ্ধে' নিহত ৪
তালা শহীদ কামলে মডলে স্কুলরে শক্ষর্িাথী র্র্কতৃক বঙ্গবন্ধু ও মুক্তযিুদ্ধকে জানি র্কাযক্রমে মুক্তযিুদ্ধরে রনাঙ্গন পরর্দিশন<|end_of_text|>নওগাঁর বদলগাছীতে গৃহবধু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার ১ – আজকের সংবাদ বিডি
প্রচ্ছদ / আইন ও অপরাধ / নওগাঁর বদলগাছীতে গৃহবধু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার ১
নওগাঁর বদলগাছীতে এক গৃহবধূ(৩৫) কে ধর্ষণের অভিযোগে দেলোয়ার হোসেন দুদু(৬০) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। অভিযুক্ত ব্যক্তি উপজেলার বিলাশবাড়ী ইউপির শর্মাপুর গ্রামের মৃত কমর উদ্দিনের ছেলে।
থানা সূত্রে জানা যায়, আসামী দেলোয়ার হোসেন দুদু দীর্ঘদিন ধরে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে ঐ গৃহবধুকে ধর্ষণ করছিল। গত শনিবার(৩১ অক্টোবর) দেলোয়ার হোসেন রাত আনুমানিক ১২টায় ঐ গৃহবধুর শয়ন কক্ষে এসে তাকে পাশের ঘরে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে। এসময় গৃহবধূ চিৎকার করলে দেলোয়ার হোসেন দ্রুত পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে বুধবার(০৪ নভেম্বর) ঐ গৃহবধু বাদী হয়ে দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করলে ওসির নির্দেশে এসআই আরিফুল ইসলাম আসামীকে গ্রেপ্তার � | bn |
�রে থানায় নিয়ে আসে।
বদলগাছী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা চৌধুরী জোবায়ের আহাম্মদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আসামী দেলোয়ার হোসেনকে নারী শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০(সংশোধনী/২০০৩) এর ৯(১) ধারায় মামলা করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।<|end_of_text|>বাংলাদেশি খেলোয়াড় ছাড়া আইপিএলে সবাই ফ্রি: বিসিসিআই
প্রকাশ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২১ । ১৫:৪৫ | আপডেট: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২১ । ১৬:০২
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে আইপিএলের পুরো সময়ে কেবল বাংলাদেশ ছাড়া সব দলের ক্রিকেটাররা পুরোপুরি ফ্রি। বৃহস্পতিবার আইপিএলে ক্রিকেটারদের নিলামের আগে দেশটির বোর্ডের পক্ষ থেকে বিষয়টি ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে জানানো হয়েছে।
আইপিএলের আগামী মৌসুম শুরু হবে ৯ বা ১০ এপ্রিল। আসর গড়াবে ৫০ দিন। এপ্রিলে বাংলাদেশের তিন ম্যাচের টেস্ট খেলতে শ্রীলংকা সফরে যাওয়ার কথা। মে মাসে আবার তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ সফরে আসবে লংকানরা।
সব বিবেচনা করে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা আইপিএলের সময় পুরোপুরি ফ্রি নয় বলে বিসিসিআই জানিয়েছে। একই কথা প্রযোজ্য শ্রীলংকার ক্ষেত্রেও। তবে তাদের বিষয়ে ভারতীয় বোর্ড নিশ্চিত করে কিছু বলেনি। এবারের আইপিএল ড্রাফটে বাংলাদেশের চারজন এবং শ্রীলংকার নয়জন ক্রিকেটার আছেন। তবে তাদের কেউই কোন দলের সঙ্গে চুক্তিতে নেই।
বিসিসিআই ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, 'বাংলাদেশের কোন ক্রিকেটারকে ড্রাফট থেকে বেছে নেওয়া হলেও তাদের ১৭ মে পরে আর পাওয়া যাবে না। অন্য কোন সিরিজের সূচি নির্ধারিত হলে এর আগেও টুর্নামেন্ট থেকে চলে যেতে পারেন তারা।'
তবে বিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে ঘরোয়া মৌসুম চললেও আফগানিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটাররা আইপিএলের পুরো সময় জুড়ে থাকবেন। প্রোটিয়া ক্রিকেটারদের নিয়ে কিছুটা ধোঁয়াশা ছিল। সেটাও পরিষ্কার হয়ে গেছে। শেফিল্ড শিল্ড চললেও পাওয়া যাবে অজি ক্রিকেটারদের। আর নিউজিল্যান্ড এবং ইংল্যান্ড ও | bn |
ই সময় পুরোপুরি ফ্রি।<|end_of_text|>জমি নিয়ে বিরোধে হামলার শিকার জবি শিক্ষার্থী | VarsityVoice
হামলা ও গ্রেফতারের বিষয়ে রাজৈর থানার ওসি মো শেখ সাদিক বলেন, হামলার বিষয়টি জানানোর সাথে সাথেই ঘটনাস্থলে আমরা লোক পাঠিয়েছি। বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। দোষীদের আইন অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মোস্তফা কামাল বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২তম ব্যাচের ঐ শিক্ষার্থীর উপর হামলার বিষয়টি নিয়ে অবগত আছেন ও স্থানীয় রাজৈর থানা প্রশাসনের সাথে কথা বলে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।<|end_of_text|>মাচার লাউ, নিচে আদা – Boichitra News 24
মাচার লাউ, নিচে আদা
বৈচিত্র ডেস্ক : শেরপুর জেলার নকলার ব্রহ্মপুত্র নদসহ অন্যান্য নদীর তীরবর্তী এলাকায় বছরের পাঁচ থেকে সাত মাসই পানি জমাট থাকে বা জমির জো থাকে না। সেখানে বছরে একবার বোরো ধান চাষ করা যায়। এ অবস্থায় বিকল্প আয় ও অন্য ফসল উৎপাদনের উপায় খুঁজতে গিয়ে মাচায় শীতলাউ এবং মাচার নিচে খাট জাতের স্বল্পকালীন বিভিন্ন শাক-সবজি চাষের পরিকল্পনা করে আবাদ শুরু করেন নারায়ণখোলা এলাকার কৃষক মো. সুরুজ আলী।
কিছুদিন পরই সফলতা আসতে শুরু করে। উপরে শীতলাউ নিচে শাক-সবজির বাম্পার ফলন হয়। বছর না ঘুরতেই লাভের মুখ দেখতে পান সুরুজ আলী। এরপর তাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বর্তমানে তার কৃষি জমিতি ৪/৫ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে। শ্রমিকরা কেউ মাসিক, আবার কেউবা দিন চুক্তিতে কাজ করছেন।
সুরুজ আলীর সফলতায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এলাকার অনেকেই এখন মাচায় লাউ, ঝিঙ্গা, কুমড়া, পটল, শশা চাষ এবং মাচার নিচে খাটো জাতের ও স্বল্পকালীন বিভিন্ন শাক-সবজি, আদা চাষের দিকে ঝুঁকেছেন। তারা সুরুজ আলীর কাছ থেকে পরামর্শ নিচ্ছেন। পরামর্শ নিয়ে একই জমিতে, এক সাথে, এক খরচে দুই ফসলের আয়ে অধিক লাভবান হচ্ছেন চানু মিয়া, রতন মিয়া, বিল্লাল ও মোস্তাইনসহ অনেকেই।
২০১৬ সালে নিজ উদ্যোগে নারায়ণখোলা বাড়ির কাছে ১০ শতাংশ জমিতে উপরে মাচায় শীতলাউ এবং মাচার নিচে শাক-সবজি চাষ শুরু করেন। ওই বছর লাউ বাদে, মাচার নিচে আব | bn |
াদ করা শাক-সবজির ফসল থেকে ২০ হাজার টাকা অতিরিক্ত আয় করেন। পরের বছর তিনি উপরে-নিচের আবাদ সম্প্রসারণ করেন। সেই বছর (২০১৭ সালে) ২০ শতাংশ জমিতে লাউয়ের মাচার নিচে আদা লাগিয়ে তিনি অতিরিক্ত প্রায় অর্ধলক্ষ্য টাকা আয় করেন। চলতি মৌসুমে তিনি এমন আবাদ বাড়িয়ে ৩৫ শতাংশ জমিতে উপরে শীতলাউ এবং মাচার নিচে আদা লাগিয়েছেন। তিনি আশা করছেন এবছর ওই ৩৫ শতাংশ জমির শীতলাউ ও আদা থেকে দুই লক্ষাধিক টাকা আয় করতে পারবেন।
সুরুজ আলী জানান, এবছর লাউয়ের মাচার নিচে সাড়ে চার মণ বীজ আদা লাগিয়েছেন। এতে নিজের পরিশ্রম বাদে মোট খরচ হয়েছে ৬০ হাজার থেকে ৬৫ হাজার টাকা। কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে ওই ৩৫ শতাংশ জমির শীতলাউয়ের মাচার নিচে অতিরিক্ত আবাদ করা আদা ক্ষেত হতে ৩০ থেকে ৪০ মণ আদা পাবেন।
তিনি জানান, সর্বনিন্ম প্রতি কেজি আদা ১০০ টাকা করে বিক্রি করলেও এক লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে এক লাখ ৬০ হাজার টাকার আদা বিক্রি হবে। আর শীতলাউ বিক্রির আয়ের বিষয়ে তিনি বলেন, ওই ৩৫ শতাংশ জমি হতে লাউ ও আদা মিলিয়ে আড়াই থেকে তিন লাখ টাকা আয় করতে পরবেন।
আলাপকালে সুরুজ বলেন, আস্তে আস্তে ৩৫ শতাংশ থেকে সম্প্রসারণ করে ভবিষ্যতে ৩৫ একর জমিতে এই ধরনের আবাদ গড়ে তোলার আশা রয়েছে তার। এখানকার নিরাপদ শাক সবজি পেয়ে ক্রেতারা সবাই খুশি বলেও জানান তিনি।
উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা আতিকুর রহমান জানান, সুরুজ আলীর দেখা দেখি নারায়ণখোলাসহ আশেপাশের কৃষকরাও এমন উপর-নিচের আবাদের দিকে ঝুঁকছেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুল ওয়াদুদ জানান, সুরুজ আলী রীতিমত বেকার যুবকদের অনুকরণীয় হয়ে উঠেছেন। তিনি এক জমিতে ও এক খরচে একসাথে দুই-তিনটি ফসল ফলিয়ে এলাকার সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। যে স্থানে বছরে একবার ধান চাষ হতো, সেখানে তিনি মাচায় লাউ আর নিচে বিভিন্ন শাক-সবজি ও আদা চাষ করে বছরে অতিরিক্ত লাখ টাকা আয় করছেন। তার সফলতা দেখে এলাকার বেকার যুবকরাও উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ হুময়ূন � | bn |
�বীর বলেন, সুরুজ আলী যেন অসাধ্য সাধন করেছেন। তার এ আগ্রহ ও অগ্রযাত্রাকে আরও এগিয়ে নিতে এবং এলাকার অন্যান্য কৃষকদেরকে আগ্রহী করতে তারা সার্বক্ষণিক দেখভাল ও পরামর্শ সেবা দিচ্ছেন বলে তিনি জানান।
ওই কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, এই পদ্ধতিতে একই জমিতে, এক সাথে ও একই খরচে শাক-সবজি ও অন্যান্য স্বল্পকালীন আবাদ করে যে কেউ স্বাবলম্বী হতে পারেন।<|end_of_text|>ডেন্টাল পরীক্ষা পেছানোর বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি সামনে সপ্তাহে | The Rising Campus
মঙ্গলবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১ ০৩:৩৬:১৩ অপরাহ্ণ
Home ক্যাম্পাস মেডিকেল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় ডেন্টাল পরীক্ষা পেছানোর বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি সামনে সপ্তাহে
২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ডেন্টাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা পেছানো সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি আগামী সপ্তাহে প্রকাশ করবে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ। বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কথা থাকলেও সেটি প্রকাশ করা হচ্ছে না বলে জানা গেছে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার রাতে এক ভার্চুয়াল বৈঠকে আগামী ৩০ এপ্রিলের পরিবর্তে ১১ জুন বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের বিষয়ে মত দেয় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটি। কমিটিতে নেয়া নতুন সিদ্ধান্তের বিষয়ে গতকাল বুধবার কিংবা আজ বৃহস্পতিবার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে চেয়েছিল স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ। তবে না কারণে সেটি সম্ভব হয়নি। আগামী সপ্তাহে এটি প্রকাশ করা হবে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব ও স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. এ কে এম আহসান হাবীব বলেন, করোনা পরিস্থিতির কারণে ৩০ এপ্রিল ডেন্টালের ভর্তি পরীক্ষা না নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি আগামী সপ্তাহে প্রকাশ করা হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ৩০ এপ্রিলের পরিবর্তে আগামী ২৮ অথবা ৪ এপ্রিল পরীক্ষা নিতে চেয়েছিল ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটি। তবে ওইদ্ম দুইদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'ঘ' ইউনিট ও আইবিএর পরীক্ষা থাকায় নতুন করে ১১ জুন পরীক্ষা আয়োজনের সিদ্ধান্ত � | bn |
�েয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহের শুরুতে এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
এ বিষয়ে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির এক সদস্য বলেন, আগামী ১১ জুন ডেন্টালে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিটি আজ প্রকাশ করার কথা থাকলেও সেটি হয়নি। আগামী রবিবার অথবা সোমবার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
প্রসঙ্গত, গত ৮ ফেব্রুয়ারি এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আগামী ৩০ এপ্রিল ডেন্টালের ভর্তি পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল। তবে করোনার কারণে সেটি পেছানো হলো।<|end_of_text|>পলাশবাড়ীতে মোটর সাইকেল দূঘটনায় যুবক নিহত – Jagobahe24.com
পলাশবাড়ীতে মোটর সাইকেল দূঘটনায় যুবক নিহত
গাইবান্ধা ঃ গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পৌর শহরের গোয়ালপাড়া গ্রামের আনারুলের পুত্র মানিক (১৫) মারা যায়, ২ জন গুরুতর আহত হন।
জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পলাশবাড়ী পৌর শহড়ের ঘোড়াঘাট রোডের ফাতেমা ক্লিনিকের সামনে তিন বন্ধু মোটর সাইকেল যোগে বেড়াইতে গিয়ে ভ্যানের সঙে ধাক্কা খেয়ে মোটর সাইকেল থেকে ছিটকে পাকায় পড়ে গিয়ে ৩জনই গুরুতর আহত হন।
গুরুতর অহতরা হলেন গোয়ালপাড়া গ্রামের মানিক,প্রতিবন্ধী সেবা সংস্থা (প্রসেস) এর পরিচালক শ্রমিক নেতা নুরপুর গ্রামের বাসিন্ধা মোহাম্মদ জাকারিয়া মাসুদ জলিল মন্ডলের বড় ছেলে শাহরিয়ার রহমান শান্ত, ও অজ্ঞান এক বন্ধু।
স্থানীয়রা দ্রুত আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে পলাশবাড়ী হাসপাতালে ভর্তি কারন। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রংপুর প্রাইম মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করান।
চিকিৎসাধীন অবস্থায় পৌর শহরের গোয়ালপাড়া গ্রামের আনারুলের পুত্র মানিক (১৫) মারা যায়। বিষয়টি পলাশবাড়ীর থানা পুলিশ নিশ্চিত করেন।
Previous পীরগঞ্জে নৌকায় ঠাঁই না হওয়ায় টুকুরিয়া ইউপি নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহিনের মতবিনিময়<|end_of_text|>দেশবাসীকে ঈদুল আজহার অগ্রিম শুভেচ্ছা ফখরুলের
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, 'কাশ্মির ইস্যু সম্প্রতি � | bn |
�াথা চাড়া দিয়ে উঠলেও এটি অনেক পুরনো সমস্যা। আমাদের সংবিধান অনুযায়ী, অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করা এবং কোনও নির্যাতিত জাতি যদি আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকারের জন্য লড়াই করে তাকে সমর্থন করা— এ দু'টি বিষয়েরই উল্লেখ আছে। এ প্রেক্ষাপটে কাশ্মিরের জনসাধারণের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে সমস্যা সমাধানের জন্য জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মহলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই।'
তিনি বলেন, 'এমন কোনও পদক্ষেপ নেওয়া বা এমন কোনও উসকানি দেওয়া উচিত নয়, যাতে করে কাশ্মিরের জনগণের ওপর আরও নির্যাতন বাড়ে।'
তিনি বলেন, 'ভয়াবহ অসুস্থতা সত্ত্বেও খালেদা জিয়াকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে আটক করে রাখা হয়েছে। নিতান্ত মানবিক কারণেই এ ধরনের ক্ষেত্রে জামিন দেওয়া হয়। অথচ সরকার বেআইনি ও অনৈতিকভাবে তাকে কারাগারে আটক করে রেখেছে।'
ঈদযাত্রা নিয়ে তিনি বলেন, 'ঈদের সময় মানুষ আপনজনদের কাছে আসেন। সেই আসাটা এতই কষ্টকর যে ঘরে ফিরতে লোকজনের ২৩/২৪ ঘণ্টা লেগে যাচ্ছে। অথচ সরকারের মন্ত্রী বলছেন, এবারের ঈদ যাত্রায় যানজট নেই। রাস্তাঘাটের অবস্থা ভয়াবহ খারাপ শুধু এ কারণেই দেরি হচ্ছে না। কোরবানির গাড়িগুলো থামিয়ে চাঁদাবাজী মারাত্মকভাবে বেড়েছে। এটাও এই বিলম্বের অন্যতম কারণ। সড়ককে ঠিক রেখে মানুষের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে যে চ্যালেঞ্জ ছিল, অনেক আগে থেকেই এর জন্য পরিকল্পনা করা দরকার ছিল। যা করতে সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।'<|end_of_text|>সুধা মূর্তি - উইকিপিডিয়া
সুধা মূর্তি একজন ভারতীয় প্রকৌশল শিক্ষক এবং কন্নড় ও ইংরেজিতে ভারতীয় বিখ্যাত লেখক।
২০১০-এ সুধা মূর্তি
সুধা কুলকার্নি
শিগাঁও, কর্ণাটক, ভারত
বিভিবি কলেজ অফ ইঞ্জিনীয়ারিং
চেয়ারপার্সন, ইনফোসিস ফাউন্ডেশন, লেখক (কন্নড়/ইংরাজি)
মুর্তি কম্পিউটার বিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলী হিসাবে তার পেশাগত জীবন শুরু করেন। তিনি ইনফোসিস ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন এবং গেটস ফাউন্ডেশনের জনস্বাস্থ্য সেবা উদ্যোগের সদস্য[১][২] । তিনি গ্রামীণ উন্নয়নের প্রচেষ্টায় অংশগ্রহণ করে বে | bn |
শ কয়েকটি অনাথ আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেছেন, কর্ণাটকের সমস্ত সরকারি স্কুলে কম্পিউটার ও লাইব্রেরির সুবিধা প্রদানের আন্দোলনকে সমর্থন করেছেন এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে 'ভারতের মূর্তি শাস্ত্রীয় গ্রন্থাগারের' প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।[৩][৪][৫] কর্ণাটকের সকল স্কুলের কম্পিউটার ও লাইব্রেরী সুবিধা চালু করার জন্য কম্পিউটার বিজ্ঞান শিখিয়ে মুর্তি একটি সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। ১৯৯৫ সালে ব্যাঙ্গালোরের রোটারি ক্লাব থেকে তিনি "সেরা শিক্ষক পুরস্কার" পান। মূর্তি তার সামাজিক কাজ এবং কন্নড় ও ইংরেজিতে সাহিত্যে তার অবদানের জন্য সর্বাধিক পরিচিত। তারডলার বহুএকটি বিখ্যাত উপন্যাস; ২০০১ সালে জী টিভিতে এই উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে, একটি টেলিভিশন সিরিজ প্রদর্শিত হয়েছিল।[৬] মূর্তি মারাঠি চলচ্চিত্র পিতৃঋণ এবং কন্নড চলচ্চিত্র প্রার্থনা-তে অভিনয়ও করেছেন।
৫.১ বই
৫.১.১ বাংলা
সুধা মূর্তি ১৯২১ সালের ১৯শে আগস্ট কর্ণাটকের শিগগাঁওতে একটি মাধওয়া পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ছিলেন একজন সার্জন ডা। আর এইচ। কুলকার্নি এবং তার মা বিমলা কুলকার্নি। তিনি এবং তার ভাইবোনেরা তার বাবা-মা এবং দাদু-দিদিমার কাছে বড় হয়েছিলেন।।এই শৈশব অভিজ্ঞতা এই শৈশব অভিজ্ঞতাগুলি তার প্রথম সাহিত্য কর্তি "হাউ আই টট মাই গ্রান্ডমাদার টু রীড আন্ড আদার স্টোরিস"-এ উঠে এসেছে।[৭] মূর্তি বি ভি বি কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি (বর্তমানে কেএল ই টেকনোলজিকাল ইউনিভার্সিটি নামে পরিচিত) থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনীয়ারিং-এ ক্লাসে প্রথম হয়ে, বি ই সম্পন্ন করেন এবং কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী থেকে স্বর্ণপদক লাভ করেন।মুর্তি ভারতীয় বিজ্ঞান সংস্থা থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞানে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়ে মাস্টার্স ডিগ্রী সম্পন্ন করেন এবং ইনস্টিটিউট অফ এঞ্জিনিয়ার্স থেকে স্বর্ণ পদক লাভ করেন.[৮]
ভারতের বৃহত্তম অটোমোবাইল কারখানা, টাটা প্রকৌশল ও লোকোমোটিভ কোম্পানি (টেলকো) -এ নিয়োগকৃত প্রথম মহিলা কর্মী ছিলেন সুধা মুর্তি।টাটা ইঞ্জিনিয়ারিং এবং চারী কোম্পানি (TELCO)। তিনি পুণেতে একজ | bn |
ন ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে কোম্পানির সাথে যোগ দেন এবং তারপর মুম্বাই ও জামশেদপুরেও কাজ করেন। টেলকোতে "শুধুমাত্র পুরুষদের"- এই শর্তের বিরুদ্ধে লিঙ্গ বৈষম্যের অভিযোগে তিনি কোম্পানির চেয়ারম্যানকে একটি পোস্টকার্ডে চিঠি লিখেছিলেন।ফলস্বরূপ, তাকে একটি বিশেষ ইন্টারভিউ-এর সুযোগ দেওয়া হয় এবং অবিলম্বে নিয়োগ করা হয়। পরে তিনি ওয়ালচাঁদ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র সিস্টেম বিশ্লেষক হিসাবে যোগ দেন।
১৯৯৬ সালে তিনি ইনফোসিস ফাউন্ডেশন শুরু করেন এবং আজ পর্যন্ত তিনি ইনফোসিস ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি এবং ব্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয়ের পিজি সেন্টারে ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে রয়েছেন। তিনি ক্রাইস্ট ইউনিভার্সিটিতেও শিক্ষিকা ছিলেন।[৯] তিনি অনেক বই লিখেছেন এবং প্রকাশ করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে দুটি ভ্রমণকাহিনী, দুটি কারিগরি বই, ছয়টি উপন্যাস এবং তিনটি শিক্ষামূলক বই।
রাষ্ট্রপতি Dr. A. P. J. Abdul Kalam উপস্থাপন পদ্মশ্রী পুরস্কার ডঃ (Smt.) Sudha মুর্তি
সুধা মূর্তি বিয়ে করেন এন আর নারায়ণ মূর্তিকে, পুণেতে টেলকো তে প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত অবস্থায়।[১০] এই দম্পতির দুটি সন্তান আছে অক্ষতা এবং রোহন। তার মেয়ে অক্ষতা স্ট্যানফোর্ডের সহপাঠী, এক ব্রিটিশ ভারতীয়, ঋষি সুনাককে বিয়ে করেছিলেন।ঋষি যুক্তরাজ্যের দাতব্য প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত হেজ-ফান্ডে তিনি একজন অংশীদার। [১১]
িল্মফেয়ার পত্রিকার সাথে একটি সাক্ষাত্কারে, মিসেস মুর্তি বলেন, "আমার হোম থিয়েটারে আমার ৫০০টি ডিভিডি রয়েছে। আমি সামগ্রিকভাবে একটি ফিল্ম দেখি - তার পরিচালনা, সম্পাদনা... সব দিক। সবাই আমাকে একজন লেখক হিসেবে, একজন সমাজকর্মী হিসেবে চেনে, কিন্তু কেউ আমাকে মুভি বাফ হিসাবে জানেন না। এ কারণে আমি ফিল্মফেয়ারের সাথে এই সাক্ষাত্কারে আনন্দিত।[১২] ফিকি লেডিস অর্গানাইজেশন (এফএলও) এর চেয়ারপার্সনের একটি প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে মুর্তি বলেন, তার স্বামী নারায়ণ মূর্তিকে ইনফোসিস শুরু করতে সহায়তা করার জন্য যখন তিনি টেলকো থেকে ইস্তফা দেন, জে.আর.ডি.টাটার থেকে প্রাপ্ত পরামর্শটি তার জীবনকে বদলে দে | bn |
য়। তিনি বলেছেন, "সর্বদা মনে রাখা উচিত, যে টাকার কোন মালিক হয় না এবং এটি সবসময় হাত ঘুরতে থাকে; যদি তুমি সফল হও, তাহলে কিছু অংশ সমাজকে ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করো, যে সমাজ তোমাকে অনেক ভালোবাসা দিয়েছে। [১৩]
মুর্তি নানারকম সমাজসেবা করেন যার মধ্যে রয়েছে, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, জনস্বাস্থ্য, শিল্প ও সংস্কৃতি, এবং তৃণমূল পর্যায়ে দারিদ্র্য বিমোচন। 'প্রতিটি স্কুলের জন্য একটি গ্রন্থাগার' তার এই দৃষ্টিভঙ্গির ফলে এখন পর্যন্ত ৫০,০০০টি লাইব্রেরি স্থাপন করা হয়েছে।তিনি ব্যাঙ্গালোর শহরে কয়েকশ টয়লেট এবং গ্রামীণ এলাকায় ১০,০০০ টি টয়লেট নির্মাণ করে গ্রামীণ এলাকায় সাহায্য করছেন। ইনফোসিস ফাউন্ডেশন 1996 সালে প্রতিষ্ঠিত একটি পাবলিক চ্যারিটেবল ট্রাস্ট এবং মুর্তি ট্রাস্টিদের মধ্যে একজন।ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে তিনি বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ২300 টি বাড়ি নির্মাণ করেছেন। তিনি তামিলনাড়ুতে এবং আন্দামানে সুনামির মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ, গুজরাট কচ্ছ অঞ্চলে ভূমিকম্প, ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশের বন্যা ও হারিকেন এবং কর্ণাটক ও মহারাষ্ট্রে খরা তেও সেবাকার্য চালিয়েছেন। ২০১১-১২ অর্থ বছরে তাঁর সাহিত্যকর্মের জন্য কর্ণাটক সরকার তাঁকে সম্মানিত সাহিত্য পুরস্কার, 'আতিমাববে পুরস্কার' প্রদান করেছিল।.[১৪]
↑ Ratan Tata, Rahul Dravid on Gates Foundation board ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ মে ২০১৩ তারিখে. tata.com (15 July 2003). Retrieved on 8 December 2011.
↑ গেটস ফাউন্ডেশন এর এইডস উদ্যোগ চালু. হিন্দু (6 ডিসেম্বর 2003). সংগৃহীত 8 ডিসেম্বর, 2011.
↑ Sudha মুর্তি: নম্রতার মূর্ত. Business-standard.com (23 জানুয়ারি 2011). সংগৃহীত 8 ডিসেম্বর, 2011.
↑ Vinita চতুর্বেদী (18 অক্টোবর 2011) আমি উপভোগ করছি, আমার অভিনয় কৃপণতা: Sudha মুর্তি. টাইমস অফ ইন্ডিয়া.
↑ বাসা | Murty শাস্ত্রীয় লাইব্রেরি অফ ইন্ডিয়া. Murtylibrary.com. সংগৃহীত 31 মে 2013.
↑ Arshiya কাপাডিয়া (30 সেপ্টেম্বর, 2001) মিলিয়ন-ডলার নাম পিছনে ডলার Bahu. Tribuneindia.com. সংগৃহীত 8 ডিসেম্বর, 2011.
↑ সম্পর্কে মিসেস নারায়ণ মুর্তি. Nipun.charityfocus.org (10 ফেব্রুয়ারি 1978). সংগৃহীত 8 ডিসেম্বর, 2011.
↑ Sudha Murthy | The Woman Behind | Narayan Murthy Wife আর্কাইভইজে আর্কাইভকৃত ১৫ জুলাই ২০১২ তার | bn |
িখে. Living.oneindia.in (17 August 2011). Retrieved on 8 December 2011.
↑ "Presenting Harmony's silvers - sparkling lives, success stories, accounts of endurance, courage, grit and passion"। harmonyindia.org। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৫।
↑ JRD's words inspired me in philanthropy: Sudha Murthy ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ মে ২০১৩ তারিখে. tata.com (23 October 2002). Retrieved on 8 December 2011.
↑ Raggi Mudde (1 অক্টোবর 2007) এবং মানবপ্রেমিক এবং Infoscion – Sudha Murty. Karnataka.com. সংগৃহীত 31 মে 2013.
↑ Farhana Farook (6 জানুয়ারি 2014) "আমি প্রেক্ষিত 365 ছায়াছবি এক বছর" – Sudha মুর্তি. ফিল্মফেয়ার.com.সংগৃহীত 30May2014.<|end_of_text|>বাংলাদেশকেই এগিয়ে রাখছেন তাইজুল | সিটিনিউজবিডি
খেলাধূলা ডেস্ক : চট্টগ্রামে জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে চলমান একমাত্র টেস্টে সফরকারী আফগানিস্তান ধারণার চেয়ে ভাল পারফরমেন্স করলেও বাঁ-হাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম প্রথম দিন শেষে বাংলাদেশকেই এগিয়ে রাখছেন। তিনি বলেন, 'ম্যাচের এক পর্যায়ে টেস্ট ক্রিকেটের অনভিজ্ঞতা আফগান স্পিনারদের উপর প্রভাব ফেলবে এবং সঙ্গত কারণেই সুবিধা পাবে বাংলাদেশ।'
টেস্ট ক্রিকেটে আফগানিস্তানের হয়ে প্রথম সেঞ্চুরি করা রহমত শাহর ১০২ রানের সুবাদে প্রথম দিন শেষে সফরকারীদের সংগ্রহ ২৭১/৫। যে কোন দলের জন্যই প্রথম ইনিংস গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। তাই বাংলাদেশকে চতুর্থ ইনিংসে ব্যাট করতে হতে পারে। তবে এ নিয়ে চিন্তিত নন তাইজুল তিনি বলেন, সব কিছু নিজেদের পক্ষে নেয়ার সক্ষমতা বাংলাদেশ দলের আছে।
তিনি বলেন, 'পিচ যদি একই রকম থাকে তবে সেটা আমাদের জন্য কঠিন হবে মনে করি না। এটা যদি ওয়ানডে কিংবা টি-২০ ক্রিকেট হতো তবে আমি তাদেরকে এগিয়ে রাখতাম। তবে এটা টেস্ট ক্রিকেট। এখানে দেখার বিষয় হচ্ছে তাদের স্পিনাররা টেস্ট ক্রিকেট কেমন করে এবং তাদের বোলাররা কতটা ধৈর্য রাখতে পারে। কারণ এটা টেস্ট ক্রিকেট। যদিও তাদের স্পিনাররা মাত্র দুটি টেস্ট খেলেছেন। আমি মনে করি না তারা অতি অসাধারণ কিছু দেখাতে পেরেছেন। সুতরাং আমরা আমাদের দলকেই এগিয়ে রাখব।'
তাইজুল বলেন, 'আফগানিস্তান যত রানই করুক না কেন তা নিয়ে বাংলাদেশ ভীত নয়। তারা যে রান করেছে সেটা আমাদের সামর্থ্যরে বাইরে নয়। আমরা ইতোমধ্যেই উইকেটে ধাতস্থ হয়ে গেছি। উইকেট থেকে ক | bn |
িছু বাড়তি টার্ন পেলে তারা বিপদে পড়ে যেতে পারে। তবে যেহেতু আজ তেমন কোনো টার্ন ছিলনা তাই তারা সহজে খেলতে পেরেছে।'
স্পিনাররা উইকেট নিতে ব্যর্থ হওয়ায় প্রশ্ন উঠেছে বাংলাদেশ দলে অন্তত একজন পেসার রাখা উচিত ছিল কিনা। তবে কোন পেসার না রাখার টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে তাইজুল বলেন, 'আমরা প্রত্যাশা মাফিক উইকেট পেয়েছি। আমাদের দলে কোন পেসার থাকলে তারা হয়তোবা তিন অথবা চার ওভার বোলিং করতেন। কেননা এ পিচে তাদের করার কিছু নেই। সুতরাং পুরোপুরি স্পিন আক্রমণ দল গঠন করাটা ভাল সিদ্ধান্ত। প্রথম দিনে উইকেটের যে আচরণ তাতে পাঁচ উইকেট নিতে পারাটা বেশ ভাল।'
দেশের হয়ে নতুন রেকর্ড গড়া সম্পর্কে জানতে চাইলে হাসি মুখে তাইজুল বলেন, 'এটা আমার জন্য আনন্দের বিষয়। এ ছাড়া আমি আর কি বলতে পারি।'<|end_of_text|>রাতেই দেশ ছাড়ছেন এরশাদ – Karak News
চিকিৎসার উদ্দেশে সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন জাতীয় পার্টি-জাপার চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। সোমবার (১০ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১১টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবেন তিনি।
বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন এরশাদের একান্ত সচিব ও পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মেজর (অব.) খালেদ আখতার।
তিনি জানান, রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে সিঙ্গাপুরের এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তিনি দেশের বাইরে যাবেন। তার সঙ্গে যাবেন পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু। তবে কবে তিনি দেশে ফিরবেন এব্যাপারে কিছু জানেন না বলে তিনি দাবি করেন।
চলমান একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকেই আলোচিত এই রাজনীতিবিদকে নিয়ে নানা গুঞ্জন চলছে। এছাড়াও সম্প্রতি পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদারকে সরিয়ে সরকারের পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙ্গাকে মহাসচিবের দায়িত্ব, দলের মনোনয়ন বঞ্চিতদের নানা অভিযোগ ও আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন সমঝোতাসহ নানা ইস্যুতে আলোচনা হচ্ছিল।
সাবেক এই রাষ্ট্রপতির চিকিৎসা নিয়ে 'ধূম্রজাল' সৃষ্টি হয়। শারীরিক অসুস্থতাসহ নানা কারণে নেতাকর্মীদের মধ্যে দ | bn |
েখা দিচ্ছে বিভ্রান্তি। সম্প্রতি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, 'এরশাদ সাহেব সত্যিকার অর্থে অসুস্থ। তার চিকিৎসা প্রয়োজন।' প্রায় একই সুরে কথা বলেন পার্টির সদ্য মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা। বলেন, তিনি অসুস্থ, যদি তার চিকিৎসার প্রয়োজন হলে দেশের বাহিরে যেতে পারেন
উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের অসুস্থতা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে রয়েছে নানা আলোচনা। ২০১৪ সালের নির্বাচনে অংশ না নেয়ার ঘোষণা দিয়ে এরশাদ নাটকীয় অসুস্থতা নিয়ে সিএমএইচে ভর্তি হয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে ভর্তি থাকা অবস্থাতেই এমপি নির্বাচিত হন তিনি। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ দূত করা হয় তাকে।<|end_of_text|>সততাই হোক আত্মশক্তি, পিতা মুজিবের শ্রদ্ধা জানানোর মাধ্যম banglapatrika24.com
সততাই হোক আত্মশক্তি, পিতা মুজিবের শ্রদ্ধা জানানোর মাধ্যম
আতাউর রহমান বিপ্লব | পাঠক কলাম
প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ আগস্ট ২০২০ | ১১:০৭:১৪ পিএম
আমি বৃক্ষের কাছে চাই ছায়া, জীবনের কাছে চাই শক্তি, ইতিহাসের কাছে নেই সত্যের শিক্ষা। বেদনাবিধূর এই দিনকে ঘিরে গোটা জাতী আজ একত্রিত। এই স্মৃতি বেদনার ও অনুভবের। বারবার একটি আত্মপ্রশ্ন আমাকে তাড়িত করে, কেউ কি দেখেছে এমন মৃত্যু? শুধু বাঙ্গালী জাতি নয়, পৃথিবীর ইতিহাসে এ ধরনের হত্যাকান্ড বিরল। এতটা নির্মম আর পৈশাচিক হত্যার শিকার হয়নি কোন রাজনীতিবিদ। একের পর এক কণ্ঠকাকীর্ণ পথ পাড়ি দিতে দিতে, বাঙ্গালী জাতি আজও তাকে স্মরণ করে বিরল মততায়, শ্রদ্ধায়।
পিতা মুজিব তার বিশ্বাস গচ্ছিত রেখে গেছেন এদেশের মাটি আর মানুষের কাছে। আমজনতা সেই বিশ্বাস রক্ষা করেছে বটে কিন্তু তাকে রক্ষা করতে পারেনি। মানুষের মনে যিনি পৌঁছান, তখন মানুষই তার বিচারক হয়ে ওঠেন। তার বিশেষণ বা অলংকারের প্রয়োজন হয় না। স্বপ্ন হত্যার ৪৫ বছর পরও আমরা কি তাকে নিয়ে শুধু স্মৃতির মিনার গড়বো? আসুন শোক কে শক্তিতে পরিনত করি। আত্ম বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে ফিরিয়ে আনি পিতা মুজিবের কর্মময় জীবনের আদর্শ। একটি দেশ, একটি জাতি, অমিত সাহ� | bn |
� ও দুর্বার প্রেরনায় জেগে উঠার সুপ্তমন্ত্র উচ্চারণ করেছেন শেখ মুজিবুর রহমান। তার মৃত্যুর কি প্রয়োজন ছিল? এ লজ্জা রাখবো কোথায়। এই বেদনা- বিধূর স্মৃতিই আমাদের বিবেককে জাগ্রত করুক। তাকে শ্রদ্ধা জানানোর আগে নিজেদের আত্ম অহমিকা ও আত্ম প্রতারনার বলয় থেকে মুক্ত হতে হবে। পিতা মুজিবের স্বপ্নময় সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্নকে সফল করার প্রেরনা আজ আমাদের শক্তি হয়ে উঠুক। আত্মশক্তির সততাই হোক তাকে শ্রদ্ধা জানানোর মাধ্যম। এ সত্য অনুভবের, প্রকাশের নয়। তবুও ভেজা চোখে সবিনয় মিনতি, আবার কবে আসবে তুমি।<|end_of_text|>জোড়া ছবিতে অভিষেক...-690008 | কালের কণ্ঠ | kalerkantho
জোড়া ছবিতে অভিষেক
কাল মুক্তি পাবে 'নায়ক' ও 'মাতাল'। দুটি ছবিরই নায়িকা অধরা খান। এই নবাগতাকে নিয়ে লিখেছেন সুদীপ কুমার দীপ
সপ্তাহ দুই আগের কথা। মগবাজারের একটি স্টুডিওতে চলছিল 'নায়ক' ছবির শেষ মুহূর্তের সম্পাদনা। সেখানে ছিলেন মৌসুমী, একটু পরেই এলেন অধরা। অধরাকে দেখে জড়িয়ে ধরলেন মৌসুমী। 'আরো শুকিয়ে গেছিস? তোকে না বলেছি আরেকটু মোটা হতে! পর্দায় বেশি ভালো লাগত তাহলে।' অধরাকে কিছু বলতে না দিয়েই আরো যোগ করলেন, "এমন এক্সপ্রেশন দিয়েছিস কেন 'এলোমেলো' গানটায়? কত করে বলে দিলাম, যত পারিস সাবলীল থাক, মনে কর আশপাশে ক্যামেরা নেই। বুঝেছি, তোকে কানমলা দিয়ে শেখাতে হবে। মুখে বলে হবে না।"
দুই ছবি নিয়ে বড় পর্দায় হাজির হচ্ছেন অধরা, টেনশনে তাঁর ঘুম নষ্ট হওয়ার কথা। উল্টো মৌসুমীই আছেন মহা টেনশনে। 'জানি না, মৌসুমী আপু কেন আমাকে এতটা ভালোবাসেন! আমাকে নিয়ে সব সময়ই ভাবেন তিনি। তাঁর মতো অভিনেত্রীকে অভিভাবক হিসেবে পেয়ে আমি সত্যিই ধন্য। আশা করছি, তাঁর চাওয়া-পাওয়ার মূল্য দিতে পারব।' শাকিব খানও জানিয়েছেন শুভকামনা। বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে শাকিবের সঙ্গে দেখা হয়েছে। প্রতিবারই শাকিব জানিয়েছেন, অধরার ছবি দেখার জন্য মুখিয়ে আছেন।
অধরার শুরুটা খুবই সাদামাটা। মিরপুরের একটি নাচের স্কুলে ভর্তি হয়েছিলেন। সেখানে নাচ শেখাতেন চলচ্চিত্রের কোরিও | bn |
গ্রাফার নূহরাজ। তিনিই অধরাকে নায়িকা হওয়ার স্বপ্ন দেখান। নূহর আমন্ত্রণে চলচ্চিত্রের বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। এমন এক অনুষ্ঠানেই পরিচালক শাহীন সুমনের সঙ্গে পরিচয়। সুমনের 'পাগলের মতো ভালোবাসি'তে প্রথম দাঁড়ান ক্যামেরার সামনে। নায়ক সুমিত ও আসিফ নূর। আগামী সপ্তাহে সেন্সরে যাবে ছবিটি। প্রথম ছবি মুক্তির আগেই মুক্তি পেতে যাচ্ছে চুক্তিবদ্ধ হওয়া দ্বিতীয় ছবি 'মাতাল' ও তৃতীয় ছবি 'নায়ক'। কেমন লাগছে? 'একদিকে আমি যেমন এক্সাইটেড তেমন টেনশনেও আছি। একসঙ্গে দুটি ছবি মুক্তি পাচ্ছে। স্বপ্নেও ভাবিনি এমন অভিষেক হবে! একটু ভয়ও পাচ্ছি। দর্শকমন বোঝা বড় কঠিন। তাঁরা কখন কোন ছবিটা গ্রহণ করেন বলা মুশকিল। যদি মুখ ফিরিয়ে নেন, তাহলে বিপদে পড়ে যাব'—বললেন অধরা।
'নায়ক' মুক্তির আগেই ইস্পাহানি আরিফ জাহান তাঁর নতুন ছবি 'ড্রিমগার্ল'-এ নায়িকা করেছেন অধরাকে। এই ছবি নিয়ে রীতিমতো উত্তেজিত নায়িকা! "অভিষেক দুই ছবিতে আমার নায়ক বাপ্পী ও সাইমন। 'ড্রিমগার্ল'-এ দুজনকে একসঙ্গেই পাচ্ছি। আগে অনেকেই এই দুই নায়ককে এক ছবিতে নিতে চেয়েছিলেন, কিন্তু সফল হননি। এবারই প্রথম তাঁরা একসঙ্গে অভিনয় করবেন। এই ছবি সফল হবে বলেই আমার বিশ্বাস"—বললেন অধরা।
নতুন আরো দুটি ছবির ব্যাপারে কথা চলছে। দুটি ছবিই বড় বাজেটের। মুক্তি পেতে যাওয়া দুই ছবির প্রচার-প্রচারণা নিয়ে এত ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে যে এখন পর্যন্ত নতুন ছবির গল্প শোনার সময় করে উঠতে পারছেন না। পরিচালকদের অনুরোধ করে একটা সপ্তাহ চেয়ে নিয়েছেন। এই যে ব্যস্ত সময়, অনবরত সাংবাদিকদের ফোন, টেলিভিশনে সাক্ষাৎকার—নিশ্চয়ই পরিবারের সবাই খুব উপভোগ করছে? অধরা বলেন, 'না, না! শুরুতে তো তারা অভিনয় করতে দিতেই চায়নি। বলেছি শখের বশে দু-একটি ছবিতে অভিনয় করব। কিন্তু এখন যে চলচ্চিত্রকে পেশা হিসেবে নিতে চাইছি, এটা জানতে পারলে রক্ষা আছে?'<|end_of_text|>কাঁচা মরিচের লুকিয়ে থাকা চমৎকারী যত গুন, জানলে চমকে যাবেন - Tips24
Home লাইফস্টাইল কাঁচা মরিচের লুকিয়ে থাকা চমৎকারী যত গুন, জানলে � | bn |
�মকে যাবেন
কাঁচা মরিচের লুকিয়ে থাকা চমৎকারী যত গুন, জানলে চমকে যাবেন
লাইফস্টাইল Tips24 Desk — May 8, 2022 · 0 Comment
রান্নার স্বাদ বাড়াতে কাঁচা মরিচের জুরি নেই। তবে মরিচ দিতে হবে পরিমাণ মতো। কারণ, ঝালের পরিমাণ বেশি হলে খাবার মুখে তুলতে পারেন না অনেকেই। এ ছাড়া ঝাল কম হওয়াটাই বিজ্ঞানসম্মত বলে মনে করেন চিকিত্সকরা। তবে কাঁচা মরিচের এই ঝাঁজ একেক জনের কাছে একেক রকম স্বাদ বয়ে আনে।
কিন্তু এই কাঁচা মরিচ কী শরীরে কোনো উপকারে আসে, না কি তা ক্ষতি করে চলেছে আপনার? চিকিত্সকদের মতে, শুধু স্বাদ বাড়াতেই এই সবজির যাবতীয় ব্যবহার নয় বরং এতে রয়েছে বেশ কিছু স্বাস্থ্যকর দিকও। তবে পরিমাণ মতো ব্যবহার করতে হবে। কারণ, অতিরিক্ত ঝালে ক্ষতি হবে খাদ্যনালীর।
পরিমিত পরিমাণে কাঁচা মরিচ খাওয়ার অনেক ভালো দিকও রয়েছে। চিকিত্সকরা বলছেন, অনেক অসুখেরও ওষুধ হিসেবে কাজ করে কাঁচা মরিচ।
তবে চলুন জেনে নিই কাঁচা মরিচের ওষুধি গুণের কথা-
হজমক্ষমতাকে সক্রিয় রাখে
অনেকেই জানেন না, কাঁচা মরিচ খাবার হজমে সহায়তা করে। তবে পরিমাণ মতো কাঁচা মরিচ ব্যবহার করতে হবে। তাই হজমক্ষমতাকে সক্রিয় রাখতে তরকারিতে কাঁচা মরিচ ব্যবহার করুন।
মুখে দাগ পড়তে দেয় না
কাঁচা মরিচে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। ভিটামিন থাকায় হাড়, দাঁত ও মিউকাস মেমব্রেনকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ভিটামিন সি-এর পরিমাণও কাঁচা মরিচে বেশি থাকে। তাই কাঁচা মরিচ মুখে দাগ পড়তে দেয় না।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
কাঁচা মরিচ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ। ফলে শরীরকে জ্বর,সর্দি-কাশি ইত্যাদি থেকে বাঁচায়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে কাঁচা মরিচের হাত ধরে।
ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে
প্রস্টেট ক্যানসারে ঝুঁকি কমাতে কাঁচা মরিচ কার্যকরী। এ ছাড়াও স্নায়ুরোগ নিরাময়েও কাজে লাগে কাঁচা মরিচ। তাই দীর্ঘমেয়াদী স্নায়বিক অসুখের ওষুধ হিসেবে কাজে আসে এটি।
মন-মেজাজ ভালো রাখে
কাঁচা মরিচ খেলে মস্তিষ্কে সুখী হরমোন এনডরফিন নিঃসৃত হয়। তাই খাবারে স্বাদ যোগ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মনটাও আনন্দিত হয়। ভালো খাবারের স্বাদ | bn |
নেওয়ার পর মন-মেজাজ ভালো রাখার এটাও অন্যতম কারণ।
উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে
শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে কাঁচা মরিচ। মরিচের বীজ এই কাজে খুবই কার্যকর। তাই উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলে ভুগতেথাকা রোগীদের খাবারে কাঁচা মরিচের উপস্থিতি কাজে আসে।
তবে খুব বেশি মরিচের ঝাল খেতে না করেছেন চিকিত্সকরা। বিশেষ করে শুকনো মরিচে গুড়া এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শই দিয়েছেন তারা। কারণ, শুকনো মরিচের ঝালে খাদ্যনালীর প্রাচীর ক্ষতিগ্রস্ত হয়।bs<|end_of_text|>৮ সেকেন্ডে 'তারকা' হওয়ার অ্যাপ নিয়ে উদ্বেগ | | Pnews24 ৮ সেকেন্ডে 'তারকা' হওয়ার অ্যাপ নিয়ে উদ্বেগ – Pnews24
|| প্রকাশিত: 6:48 pm, September 3, 2019
ফেসঅ্যাপ, ডিপফেকের পর এবার নতুন একটি চাইনিজ অ্যাপ 'জাও' নিয়ে প্রযুক্তি দুনিয়ায় হইচই শুরু হয়েছে। এই অ্যাপটি দিয়ে কোনো ভিডিওতে মাত্র আট সেকেন্ডে যেকোনো তারকার চেহারার সঙ্গে আপনার চেহারা জুড়ে দিতে পারবেন।
ফেসঅ্যাপের মতো অ্যাপ নিয়ে কয়েক মাস আগে প্রযুক্তি জগতে রীতিমতো ঝড় উঠে যায়। অনেকেই দাবি করে, এই অ্যাপ দিয়ে ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করা হচ্ছে। সেসবের অবশ্য অকাট্য কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
এরপর আলোচনা শুরু হয় নকল ভিডিও বানানোর প্রযুক্তি ডিপফেক নিয়ে। এটি দিয়ে নারীদের ভুয়া পর্ন ভিডিও বানানো হচ্ছে বলে অভিযোগ ওঠে।
'জাও' অ্যাপটি চীনের আইওএস অ্যাপ স্টোরে আপলোড করা হয় শুক্রবার। রোববারের ভেতর সেটি সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড করা অ্যাপের খেতাব দখল করে!
ফোন নম্বর দিয়ে অ্যাপটিতে সাইনআপের পর ফেসের ছবি আপলোড করতে হয়।
এরপর কয়েকটি ভিডিও সিলেক্ট করে সেখানকার চরিত্রের মুখে নিজের মুখ জুড়ে দেওয়া যায়।
সাধারণ ব্যবহারকারীদের মধ্যে উদ্বেগ ছড়ায় রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনের পর। সংবাদমাধ্যমটি জানায়, জাওয়ের নীতিমালায় বলা আছে, ব্যবহারকারীদের মুখের ছবি আপলোড করা মানে মেধাস্বত্ব অধিকার দেওয়া। তাদের ছবি সংশ্লিষ্ট কোম্পানি মার্কেটিংয়ের কাজে ব্যবহার করতে পারবে বলেও শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়।<|end_of_text|>দুর্নীতির কার� | bn |
�ে উন্নয়ন যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়: প্রধানমন্ত্রী | 71kantho
দুর্নীতির কারণে দেশের উন্নয়ন যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয় তাই দুর্নীতি দমনে বিশেষ দৃষ্টি দেয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, যিনি ঘুষ নেন এবং যিনি ঘুষ দেন তারা উভয়েই অপরাধী। সবাই মিলে দুর্নীতি প্রতিরোধ করতে হবে।
শনিবার (১৩ জুলাই) সকালে নিজ কার্যালয়ে, মন্ত্রণালয় ও বিভাগসমূহের ২০১৯-২০ অর্থ-বছরের বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শুধু শহর কেন্দ্রিক উন্নয়ন নয় বরং তৃণমূলেও উন্নয়নের ওপর জোর দেন এবং বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের সকল প্রস্তুতি আছে বলে জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষকে নাগরিক সুবিধা দিতে চায় সরকার। মানুষ যেন গ্রামে বসেই সবধরণের সুবিধা পায় সে লক্ষ্যেই কাজ করছে সরকার। কৃষিজমি রক্ষার জন্য ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে দিয়েছে সরকার।' তাই কৃষিজমিতে যেন কোনো শিল্পকারখানা গড়ে না উঠতে পারে সেদিকে বিশেষ নজর দেবার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী এবং দেশের সুবর্ণ জয়ন্তী পালনের পর দেশে কোন ভিক্ষুক ও গৃহহারা থাকবে না বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, 'কর্ম-সম্পাদন চুক্তির মাধ্যমে মন্ত্রণালয় ও বিভাগসমূহের মধ্যে সমন্বয় এসেছে ফলে পরিকল্পিতভাবে বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ সম্ভব হচ্ছে। কর্মঘণ্টার বাইরে গিয়ে সচিব ও কর্মকর্তারা আন্তরিকতার সাথে কাজ করছেন, যার সুফল দেশের মানুষ পাচ্ছে।' তাই সবাইকে আরো দায়িত্বশীলতার সাথে কাজ করার আহ্বান জানান সরকারপ্রধান।<|end_of_text|>ভোট কারচুপির প্রতিষেধক ইভিএম
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন-ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ করা হলে তা ভোট কারচুপির প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করবে বলে মনে করছেন নির্বাচন বিশ্লেষকরা। তাদের মতে, জাতীয় নির্বাচনে পরীক্ষামূলকভাবে এক-তৃতীয়াংশ কেন্দ্রে নয়, বেশির ভাগ কেন্দ্রেই ইভিএম ব্যবহার করা যেতে পারে। তা না হলে নির্বাচনে প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ার স | bn |
ুযোগ থেকেই যাবে।
সংসদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন-ইভিএম ব্যবহার নিয়ে একদিকে রাজনৈতিক দলগুলোর পাল্টাপাল্টি অবস্থান, অন্যদিকে চলছে নির্বাচন কমিশনারদের মতানৈক্য।
জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করতে এরই মধ্যে দেড় লাখ মেশিন কেনার একটি প্রকল্প অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। নির্বাচন বিশ্লেষকদের মতে, ইভিএম পদ্ধতি ব্যবহার করা হলে ভোট কারচুপি কমে আসবে।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার ছহুল হোসাইন বলেন, 'ভোটাররা অনেক সময় ভোট দিতে গিয়ে ভুলে দুইটা ঘরে সিল দিয়ে ফেলে, ভোটের কাগজ ভাঁজ করার সময়ও অন্য ঘরে কালি লেগে যায়। তাই অনেক ভোট নষ্ট হয়। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন-ইভিএম ব্যবহারের করলে এসব ঝামেলা হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।এছাড়া ভোটে কারচুপি করারও কোন উপায় নেই। অল্প সময়ের মধ্যে ফলাফলও পাওয়া যায়।'
কিন্তু দলগুলোকে আস্থায় আনতে এবং ভোটারদের মধ্যে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার পরীক্ষামূলক ভাবে রাখার পরামর্শ তাদের।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমদ জানান, শুরুতেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন-ইভিএমকে বিতর্কিত করার কোন কারণ নেই। এক-তৃতীয়াংশ কেন্দ্রে এটি ব্যবহার না করে প্রতিটি আসনের ৩ থেকে ৪ টি আসনে ব্যবহার করলে এটি আরো দ্রুত সাধারণ মানুষের কাছে পরিচিত হবে। কোন সমস্যা দেখা দিলেও বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণের সুবিধাও পাওয়া যাবে।
ব্যালটের চেয়ে ইভিএম পদ্ধতি বাস্তব সম্মত বলে মনে করে এ সংক্রান্ত কারিগরি কমিটি। ইভিএম কারিগরি কমিটির উদ্ভাবক ও সদস্য ড. মো: মাহফুজুল ইসলাম জানান, 'যদি কেউ জাল ভোট দিয়ে থাকে তাহলে ইভিএম মেশিন আগে থেকেই সব ভোট বাতিল করে জিরো করে দিবে। এছাড়া ইভিএমে আঙ্গুলের ছাপ ছাড়া ব্যালট পেপার অন হবে না। দূর থেকেও এটি হ্যাকিং করার কোন সুযোগ নেই।'
তবে জাতীয় নির্বাচনকে সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য করতে কমিশনের যথাযথ ক্ষমতা প্রয়োগের বিকল্প নেই বলেও জানান তারা।<|end_of_text|>কাবুলে ফিরলেন মোল্লা বারাদার কাবুলে ফিরলেন মোল্লা বারাদার
কাবুলে ফিরলেন | bn |
মোল্লা বারাদার
আন্তর্জাতিক | 6th October, 2021 9:30 pm
মোল্লা বারাদার, ছবি: সংগৃহীত।
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে ফিরেছেন তালেবান সরকারের উপ-প্রধানমন্ত্রী মোল্লা আবদুল গনি বারাদার। তবে রাজধানীতে ফিরলেও তিনি তালেবান সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে নিরাপত্তা নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
কাবুলের গোয়েন্দা সূত্রের বরাতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মোল্লা বারাদার তালেবানের সহপ্রতিষ্ঠাতা। তিনি কাতারের দোহায় যুক্তরাষ্ট্রের সাথে তালেবানের আলোচনায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তালেবানের কাবুল দখলের পর তিনি আফগানিস্তানে ফেরেন। তখন তালেবান সরকারের নতুন প্রেসিডেন্ট পদে তার নাম শোনা যাচ্ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত তাকে তালেবান সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী হতে হয়। এ নিয়ে তালেবানের মিত্র হাক্কানি নেটওয়ার্কের নেতাদের সাথে তার বিরোধ হয়।
এ বিরোধের জেরে কাবুলের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে গোলাগুলির ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। ওই সময় মোল্লা বারাদারের নিহত হওয়ারও গুজব ছড়িয়ে পড়ে। ওইসময় এক ভিডিও সাক্ষাৎকারে হাজির হয়ে বারাদার তার মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দেন। তিনি বলেন, 'না, এটা সত্য নয়। আমি ঠিক আছি। ভালো আছি।'
সাক্ষাৎকারে বারাদার আরও বলেন, 'গণমাধ্যমের খবরে বলা হচ্ছে যে তালেবানের ভেতরে বিরোধ আছে। কিন্তু আমাদের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। নিয়ে চিন্তার কিছু নেই।'<|end_of_text|>সোমবার, ০৮-মার্চ ২০২১, ০৭:০০ অপরাহ্ন
প্রকাশ : ২৬ জানুয়ারী, ২০২১ ০৩:০৭ অপরাহ্ন
শীর্ষনিউজ, ঢাকা: আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হতে পারে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার পর দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলে দেয়া হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে একাধিক শিফটে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নেয়া হবে।<|end_of_text|>সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের ইফতারে বিভিন্ন পেশার মানুষের মিলন মেলা - ডেইলি সাতক্ষীরা
Home » সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের ইফতারে বিভিন্ন পেশার মানুষের মিলন মেলা
মে ২৭, ২০১৯ 0 মন্তব্য 119 ভিউ
নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা প্রে | bn |
সক্লাবে রবিবার, ২০ রমজান ইফতার মাহফিল উপলক্ষে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের মিলন মেলা বসেছিল। সরকারি কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, শিক্ষক, আইনজীবী, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, মানবাধিকার কর্মিসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আয়োজনে ইফতারে অংশ নেন।
প্রেসক্লাবের শহীদ স. ম আলাউদ্দীন মিলনায়তন, তিন তলার মিলনায়তন, নিচতলার হলরুম, ইসি রুম, বিশ্রাম কক্ষসহ প্রেসক্লাব চত্তর সর্বত্র ছিল আগত অতিথি আর সাংবাদিকদের মিলন মেলা। প্রেসক্লাবের বৃহত্তম আর সব শ্রেণি সব পেশা সর্বোপরি অসাম্প্রদায়িকতার উজ্জ্বল আলোক আভার বিচ্ছুরণ এর দ্রুতি ছড়াচ্ছিল উপস্থিত জনমানবদের মাঝে, সম্প্রীতি, সহাবস্থান, ধর্মপালন, ধর্ম যার যার ইফতার সবার প্রেসক্লাবের এমন দৃষ্টিভঙ্গি বলে দিচ্ছিল সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের ইফতার আয়োজন আলো ঝলমল মানবতার প্রতিবিম্ব।
ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা ও দায়রা জজ শেখ মফিজুর রহমান, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল, বিজিবি সিও লে. কর্নেল গোলাম মোহাম্মদ মহিউদ্দীন খন্দকার, সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. হাবিবুর রহমান, বিজিবি মেজর আবুল ফজল, ডা. আবতাবুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইলতুৎ মিশ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জিয়াউর রহমান, পৌর মেয়র তাছকিন আহমেদ চিশতি, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. রুহুল আমিন, জেলা কারাগারের সুপার মো. আবু জাহেদ, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু, শ্যামনগর উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউল হক দোলন, জেলা কলেজ শিক্ষক সমিতির সম্পাদক মোবাশ্বেরুল হক জ্যোতি, সরকারি মহিলা কলেজের সহকারি অধ্যাপক শফিকুর রহমান পরাগ, সাতক্ষীরা সদর থানা ওসি মোস্তাফিজুর রহমান।
ইফতার মাহফিলে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা জেলা ও দায়রা জজ শেখ মফিজুর রহমান, জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল, স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাব সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, এরপূর্বে অতিথিদের প্রেসক্লাব চত্তরে স্বাগত জানান, প্রেসক্লা� | bn |
� সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মমতাজ আহমেদ বাপ্পীসহ সাংবাদিকরা। অতিথিদের সাথে সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত থেকে ইফতারে অংশ নেন দৃষ্টিপাত সম্পাদক জিএম নুর ইসলাম, প্রাক্তন সভাপতি সুভাষ চৌধুরী, সিনিয়র সাংবাদিক প্রথম আলোর স্টাফ রিপোর্টার কল্যান ব্যানার্জী, প্রাক্তন সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ আশেকই এলাহী, প্রাক্তন সম্পাদক মো. আব্দুল বারী, মোহাম্মাদ আলী সুজন, কামরুজ্জামান, মোস্তাফিজুর রহমান উজ্জল, যুগের বার্তার সম্পাদক আবু নাসের মো. আবু সাঈদ, মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক আবাদুল ওয়াজেদ কচি, দৃষ্টিপাত নির্বাহী সম্পাদক আবু তালেব মোল¬্যা, গোলাম সরোয়ার, জিল¬ুর রহমান, কামরুল হাসান, আব্দুস সামাদ, ড. দিলীপ কুমার দেব, কাজী শওকত হোসেন ময়না, আব্দুল গফুর সরদার প্রমুখ। দেশ জাতির উন্নয়নে সাতক্ষীরা সামগ্রীক কল্যাণে প্রেসক্লাবের সদস্যদের এবং উপস্থিত সকলের জন্য মোনাজাত ও দোয়া কামনা করা হয়।<|end_of_text|>ঘোড়াশাল পৌরসভা কার্যালয়
পলাশ, নরসিংদী।
বিষয়ঃ মে/২০১৪ মাসের পৌর পরিষদের মাসিক সভার কার্যবিবরণী।
(মোঃ শরীফুল হক)
ঘোড়াশাল পৌরসভা
২৮/০৫/২০১৪ইং
বিকাল ৩.০০ ঘটিকা ।
ঘোড়াশাল পৌরসভার সভা কক্ষ।
সভায় সদস্যবৃন্দের উপস্থিতি পরিশিষ্ট ''ক'' দ্রষ্টব্যতে দেয়া হলোঃ
স্বাক্ষরিত সদস্যগণের উপস্থিতিতে সভাপতি অদ্যকার সভার কাজ শুরু করেন ।
বিগত সভার কার্য বিবরণী পাঠ ও অনুমোদন।
সভার শুরুতে সভাপতি উপস্থিত সকলকে স্বাগত জানান। সভাপতির অনুমতিক্রমে বিগত সভার কার্যবিবরণী পৌর সচিব পাঠ করে শোনান ।
সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন করা হয়।
২০১৩-১৪ অর্থ বছরে ADP,রাজস্ব ও UGIIP-II এর আওতায় গৃহীত প্রকল্প সমূহের অগ্রগতি বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ।
বর্ণিত বিষয়ে আলোচনান্তে নির্বাহী প্রকৌশলী সভাকে জানান যে, ২০১৩-২০১৪ অর্থ বছরে রাজস্ব তহবিলের আওতায় প্রথম ও দ্বিতীয়বার আহবানকৃত দরপত্রের সকল কাজ ইতিমধ্যে সমাপ্ত হয়েছে। তৃতীয় আহবানকৃত দরপত্রে ০৬ টি প্যাকেজ এর বিপ | bn |
রীতে ৫৩,৭৬,২৩৩.০০ (তিপান্ন লক্ষ ছিয়াত্তার হাজার দুইশত তেত্রিশ) টাকার দরপত্র আহবান করা হয়েছে। যার মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ০৩ টি প্যাকেজের কার্যাদেশ প্রদান করা হযেছে। চতুর্থ আহবানকৃত দরপত্রে ০৪ টি টি প্যাকেজ এর বিপরীতে ৪৫,৪৫,০৪৪.০০ (পঁয়তাল্লিশ লক্শ পর্য়তাল্লিশ হাজার চুয়াল্লিশ) টাকার দরপত্র আহবান করা হয়েছে। কার্যাদেশ প্রদান বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে।
ADP এর আওতায় দরপত্র আহবান কৃত প্রকল্প সমূহ ইতিমধ্যে শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে
UGIIP-II এর আওতায় দরপত্র আহবান কৃত প্রকল্প সমূহ ইতিমধ্যে ৯০ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে
সভায় বিস্তারিত আলোচনান্তে আসন্ন বর্ষা মৌসুমের পূর্বেই দরপত্র আহবানকৃত প্রকল্প সমূহের কাজ করার স্বার্থে কৃতকার্য ঠিকাদারের অনুকহলে কার্যাদেশ প্রদানের বিষয়ে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
২০১৩-১৪ অর্থ বছরের রাজস্ব তহবিলের আওতায় গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প গ্রহণ বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ।
বর্ণিত বিষয়ে আলোচনান্তে নির্বাহী প্রকৌশলী সভাকে জানান যে, ২০১৩-২০১৪ অর্থ বছরে রাজস্ব তহবিলের আওতায় জন গুরুত্বপূর্ণ নিম্ন বর্ণিত দুটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা আবশ্যক।
ক) পলাশ নতুন বাজার পৌরসভার ১০ শতাংশ নিজস্ব সম্পত্তিতে কিচেন মার্কেট নির্মাণ।
খ) পৌরসভার সুপার মার্কেটের পশ্চিম পার্শ্বে শীতলক্ষ্যা নদীর পাড়ে পার্খ নির্মাণ।
বর্নিত প্রকল্প দুটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে উপস্থিত সকলের সুচিন্তি মতামত আবশ্যক।
সভায় বিস্তারিত আলোচনান্তে প্রকল্প দুটি বাস্তবায়নের করার জন্য সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
ঘোড়াশাল পৌরসভায় সদ্য উদ্ধোধনকৃত পানি সরবরাহ ব্যবস্থা ও সড়ক বাতি স্থাপন কাজের অগ্রগতি বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ।
ক) বর্ণিত বিষয় আলোচনান্তে পানি তত্ত্বাবধায়ক (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) মোঃ আনোয়ার সাদাৎ ঘোড়াশাল পৌরসভা অদ্যকার সভাকে জানান যে, ঘোড়াশাল পৌরসভায় পানির সংযোগ গ্রাহক আছে মোট ২৬০ টি। সম্প্রতি পলাশ হইতে প্রাণ গেইট হয়ে বাঙ্গালপাড | bn |
়া প্রধান সড়ক পর্যন্ত পানি সরবরাহ ব্যবস্থার উপ- লাইন নির্মাণের লক্ষ্যে ৯,২০,৮৩২.০০ ( নয় লক্ষ বিশ হাজার আটশত বত্রিশ) টাকার দরপত্র আহবান করা হয়েছে। ইতিমধ্যে উক্ত কাজের প্রায় ৬০% কাজ সমাপ্ত হয়েছে। উক্ত পাইপ লাইন নির্মাণের কাজ শেষ হলে আরো প্রায় ১৫০ টি পরিবারের মধ্যে নতুন করে পানির লাইন সংযোগ দেয়া সম্ভব হবে। এত করে একদিকে যেমন পৌরবাসীর সেবার মান বৃদ্ধি পাবে তেমনি অন্যদিকে পৌরসভার রাজস্ব আয়ও বেড়ে যাবে।
খ) সড়ক বাতি বিষয়ে আলোচনান্তে উপ-সহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) জনাব সুধীর চন্দ্র বণিক অদ্যকার সভাকে জানান যে, সম্প্রতি ২০১৩-১৪ অর্থ বছরে ৯৫০ টি বাতি ক্রয় করা হয়েছে। অগ্রাধিকার তালিকা অনুযায়ী ইতিমধ্যে ৭২০টি সড়ক বাতি স্থাপন কাজ সম্পন করা হয়েছে।
ক) অদ্যকার সভায় বিস্তারিত আলোচনান্তে পানি সরবরাহ ব্যবস্থার উপ- লাইন নির্মাণের কাজ সমাপ্ত করে পানি সরবরাহ সংযোগের জন্য আগ্রহী গ্রাহকদের নতুন করে সংযোগ প্রদানের বিষয়ে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
খ) অদ্যকার সভায় বিস্তারিত আলোচনান্তে অবশিষ্ট সড়ক বাতি এর সরবরাহ গ্রহন সাপেক্ষে অগ্রাধিকার তালিকা অনুযায়ী স্থাপন কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার বিষয়ে সবর্সম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
অর্ন্তবর্তীকালীন কর নির্ধারণ বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহন।
বর্ণিত বিষয়ে আলোচনান্তে কর নির্ধারক অদ্যকার সভাকে জানান যে, এপ্রিল/২০১৪ হতে মে/২০১৪ পর্যন্ত পৌর এলাকায় নর্বনিমিত মোট ১২ (বার) টি হোল্ডিং এর বিপরীতে অর্ন্তবর্তীকালীন হোল্ডিং ট্যাক্স, নির্ধারণ করা হয়েছে। ১২ টি হোল্ডিং এর বিপরীতে প্রাথমিক ভাবে ধার্য়্যকৃত ট্যাক্স এর পরিমান ৭২০০.০০ (সাত হাজার দুইশত টাকা ) মাত্র। অচিরেই উক্ত হোল্ডিং সমূহের বিপরীতে আপীল শুনানী সাপেক্ষে চূড়ান্ত ভাবে ট্যাক্স ধার্য্য করা হবে।
বর্ণিত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনান্তে কর নিরূপন ও আদায় বিষয়ক স্থায়ী কমিটি তথা আপীল বোর্ডের শুনানী সাপেক্ষে চূড়ান্ত ভাবে হোল্ডিং ট্যাক্স নির্ধারণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সর্� | bn |
�সম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় ।
কর আদায়ের অগ্রগতি বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহন।
২০১৩-১৪ অর্থ বছরে এপ্রিল / ২০১৪ইং মাসে চলতি ও বকেয়া কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল যথাক্রমে ------------------------------------------------- টাকা মাত্র) টাকা।এপ্রিল /২০১৪মাসে চলতি ও বকেয়া পৌর কর আদায়ের পরিমান ---------------------------------------------) টাকা । আদায়ের হার মাত্র --------------------% । যা অত্র পৌরসভায় চলমান UGIIP-IIপ্রকল্পের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কম।
বর্ণিত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনান্তে মোট লক্ষ্যমাত্রার নূন্যতম ৮০% হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধন্ত গৃহীত হয় এবং এতদ বিষয়ে কর আদায়কারী/ সহকারী কর আদায়কারী
গণকে ৮০% হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ের প্রয়োজনীয় নির্দেশ প্রদান করা হয়।
কর আদায়কারী/ সহকারী কর আদায়কারী
ক) কাউন্সিলর মিলনায়তন কক্ষ নির্মাণ বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ।
খ) প্রথম নির্বাচিত পৌর পরিষদের পরিচিতি ফলক নির্মাণ /স্থাপন বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ।
বর্ণিত বিষয় আলোচনান্তে কাউন্সিলর জনাব জাহাঙ্গীর আলম নবাব প্রস্তাব করেন যে,পৌরসভার কাউন্সিলরদের দৈনন্দিন কাজকর্মের জন্য সুনিদিষ্ট কোন কক্ষ না থাকায় পৌরবাসীগনকে নাগরিক সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে যত্র-তত্র দাড়িয়ে বিভিন্ন ধরনের আবেদন পত্রে স্বাক্ষর করতে হয়। যা মোটেও কাঙ্খিত নয়। উক্ত প্রস্তাবের পক্ষে সকল কাউন্সিলর নিরস্কুশ সমর্থন প্রদান করেন।
বর্ণিত বিষয় আলোচনান্তে কাউন্সিলরগণ অদ্যকার সভাকে জানান যে, বর্তমান পরিষদ ঘোড়াশাল পৌরসভার প্রথম নির্বাচিত পরিষদ। প্রলশ্রুতিতে প্রথম পৌর পরিষদের পরিচিতি স্মৃতিময় করে রাখার জন্য পৌর ভবনের দেয়ালের দশ্যনীয় স্থানে প্রথম নির্বাচিত পৌর পরিষদের পরিচিতি ফলক নির্মাণ /স্থাপন করা আবশ্যক।
বর্ণিত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনান্তে নবনির্মিত পৌর ভবনের দ্বি-তলায় আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন একটি কাউন্সিলর মিলনায়তন কক্ষ নির্মাণের বিষয়ে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় ।
বর্ণিত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনান্তে প্রথম নির্বাচিত পৌর পরিষদের সদস্যগণের ছবি টাইল এ মুদ | bn |
্রন করতপৌরসভার দশ্যনীয় স্থানে পরিচিতি ফলক আকারে স্থাপন বিষয়ে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় ।
অতঃপর আর কোন আলোচ্য বিষয় না থাকায় সভাপতি মহোদয় উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে সভার সমাপ্তি ঘোষনা করনে।<|end_of_text|>৯১৩ দিন, ৪৮ ম্যাচ পর গোল! - দৈনিক করতোয়া - The Daily Karatoa
স্টাফ রির্পোটার Jan 21, 2020 0 125
স্টাফ রিপোর্টার Aug 29, 2018 347 0
ফুটবলে একজন স্ট্রাইকারের মূল কাজ কী? সবাই একবাক্যে বলবেন 'গোল করা'। কিন্তু সেই গোল করাটা প্রায় ভুলেই গিয়েছিলেন স্টোক সিটির স্ট্রাইকার সাঈদো বেরাহিনো। অবশেষে ৯১৩ দিন ও ৪৮ ম্যাচ পর গোলের দেখা পেয়েছেন তিনি!
মঙ্গলবার লিগ কাপের দ্বিতীয় রাউন্ডে ঘরের মাঠে হাডার্সফিল্ডকে ২-০ গোলে হারিয়েছে স্টোক সিটি। ৫৩ মিনিটে দলের প্রথম গোলটা করেন বেরাহিনো। জেমস ম্যাকলিনের শট বারে লেগে ফিরলে হেডে বল জালে পাঠিয়ে আড়াই বছরের গোল-খরা কাটান ২৫ বছর বয়সি এই স্ট্রাইকার।
বেরাহিনো এর আগে সর্বশেষ গোলের দেখা পেয়েছিলেন ২০১৬ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি, ওয়েস্টব্রমের হয়ে ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে। ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে তিনি স্টোক সিটিতে যোগ দেন।
বেরাহিনো সর্বশেষ যখন গোলের দেখা পেয়েছিলেন :
*২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্প তখনো রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন পাননি।
*ব্রেক্সিট (ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন থেকে যুক্তরাজ্যের বিচ্ছেদ) গণভোটেরও চার মাস বাকি ছিল।
*ফ্রান্সের রাশিয়া বিশ্বকাপ জয়ী তারকা কিলিয়ান এমবাপের তখন সিনিয়র দলের হয়ে গোল ছিল মাত্র একটি, মোনাকোর হয়ে।
ইতিহাসের প্রথম দল হিসেবে খেলছে হাজারতম টেস্ট। মাইলফলকের টেস্টের প্রথম দিনে অবশ্য খুব একটা স্বস্তিতে নেই ইংল্যান্ড। রবিচন্দ্রন অশ্বিনের অসাধারণ বোলিংয়ে প্রথম দিনে উজ্জ্বল ভারত।< p><|end_of_text|>বিচ্ছেদের অনলে আলোচিত মাহফুজুর রহমান banglapatrika24.com
প্রকাশিত: সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২১ | ১১:০৯:৩১ পিএম
গান দিয়ে আলোচিত-সমালোচিত বেসরকারি টেলিভিশন এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমানের সংসার ভেঙ্গে গেছে। তাকে ডিভোর্স দিয়ে তার স্ত্রী কণ্� | bn |
�শিল্পী ইভা রহমান দ্বিতীয় বিয়ে করেছেন।
জানা যায়, তার স্বামীর নাম সোহেল আরমান। আর এই বিয়ের পরই নিজের পুরনো পদবি মুছে ফেলেছেন। এখন থেকে নিজেকে ইভা আরমান বলেই দাবি করছেন তিনি। তার বর্তমান স্বামী ঢাকার ছেলে। পেশায় ব্যবসায়ী।
জানা যায়, এটিএন বাংলায় সংবাদ পাঠক হিসেবে ক্যান্সার শুরু করেছেন ইভা রহমান। সেই সুবাদেই মাহফুজুর রহমানের সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে। দু'জনের প্রেম গাঢ় হয়। তারা বিয়েও করেন। এরপর থেকে সুখেই সংসার করে আসছিলেন। বিভিন্ন সময় সে সুখের বহিঃপ্রকাশ দেখা গেছে। কিন্তু তাদের দীর্ঘদিনের সেই সংসার বিচ্ছেদ হয়। চলতি বছরের ৪ জুন ইভা ও মাহফুজর রহমানের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। ১৭ সেপ্টেম্বর ডিভোর্স সার্টিফিকেট হাতে পান ইভা।
এর আগে রোববার রাতে নতুন স্বামীর সঙ্গে ছবি প্রকাশ করে ইভা রাহমানকে শুভেচ্ছা জানান কণ্ঠশিল্পী রবি চৌধুরী। এরপরই শুভ কামনায় ভাসান তাকে।
রবি চৌধুরীর শুভ কামনা জানানোর পর ইভা রমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনিও বিয়ের কথা নিশ্চিত করেনে। একই সঙ্গে ইভা বলেন, আমার নামের শেষে আর রহমান বলবেন না। আমি এখন থেকে ইভা আরমান।<|end_of_text|>এগিয়ে সেলিমা রহমান ও রুমিন ফারহানা | শেষ পাতা | দেশ রূপান্তর
সংরক্ষিত আসনে বিএনপির প্রার্থী
এগিয়ে সেলিমা রহমান ও রুমিন ফারহানা
রেজাউল করিম লাবলু | ২০ মে, ২০১৯ ০০:০০
সংরক্ষিত নারী আসনে বিএনপির কোন নেত্রী মনোনয়ন পাচ্ছেন তা নিয়ে দলের মধ্যে চলছে জল্পনা-কল্পনা। নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ সোমবার ২০ মে। সে হিসেবে আজই বিএনপির প্রার্থীকে মনোনয়নপত্র জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে আলোচনায় এগিয়ে আছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান ও সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয় সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য থাইল্যান্ডে যাওয়ার আগে নারী আসনের প্রার্থীর কাগজে স | bn |
্বাক্ষর করে গেছেন। লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনা আসার পর তাতে প্রার্থীর নাম বসিয়ে জমা দেওয়া হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নারী আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে আরও আছেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আসিফা আশরাফী পাপিয়া ও বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুণ রায়সহ অনেকে। আরও জানা গেছে, ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল-৩ আসন থেকে লড়েছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান। সর্বশেষ ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে তার পরিবর্তে মনোনয়ন দেওয়া হয় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীনকে। এ কারণে দল তাকে মূল্যায়ন করতে পারে।
এ ব্যাপারে সেলিমা রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে দেশ রূপান্তরকে তিনি বলেন, 'ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। এর পাশাপাশি দল সংসদে পাঠালে সেখানেও ভূমিকা রাখার চেষ্টা করব।'
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির এক 'প্রভাবশালী' ভাইস চেয়ারম্যান এরই মধ্যে দেশ রূপান্তরকে জানিয়েছেন, দলীয় সংসদ সদস্যদের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানান লন্ডনে অবস্থানরত তারেক রহমান। এবারও তার সবুজ সঙ্কেত পাওয়ার পর বিএনপি নারী আসনের প্রার্থী দেবে। নারী আসনে ভাষাসৈনিক অলি আহাদের মেয়ে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার সম্ভাবনা বেশি। গতকাল ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে দেশ রূপান্তরকে তিনি বলেন, 'দল সংসদে ভূমিকা রাখার সুযোগ দিলে কাজ করতে চাই।' নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির একাধিক নেতা দেশ রূপান্তরকে বলেন, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা টিভি টকশোতে দলের পক্ষে ভালো ভূমিকা রাখেন। পাশাপাশি কূটনৈতিক অঙ্গনেও দৌড়ঝাঁপ করেন। তৃণমূল থেকে শীর্ষ পর্যায়ের অনেকের প্রিয়মুখ তিনি। এসব হিসাবে তিনিই এগিয়ে রয়েছেন।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদের স্� | bn |
�্রী অ্যাডভোকেট আসিফা আশরাফী পাপিয়া দেশ রূপান্তরকে বলেন, দল চাইলে তিনি সংসদে ভূমিকা রাখতে চান। আলোচনায় থাকা বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুণ রায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, দল কাকে মনোনয়ন দেবে তা এখনো জানায়নি। কাউকে জানানো হয়েছে কি না তাও তিনি জানেন না। আফরোজা আব্বাসের ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছেন, আলোচনায় থাকলেও তিনি সংসদে যেতে চান না। তবে দল দায়িত্ব দিলে যাবেন।
ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ জানিয়েছেন, বিএনপি সংরক্ষিত নারী আসনে একটি আসন পাবে। সে আসনে তফসিল অনুযায়ী ২০ মের মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিতে হবে। তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই ২১ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৮ মে ও ভোট ১৬ জুন। সাধারণত দলগুলো নারী আসনে একক প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ায় প্রার্থিতা প্রত্যাহারের দিনই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয় প্রার্থীদের।<|end_of_text|>ছাত্রদলের সভাপতি খোকন, সম্পাদক শ্যামল রাজনীতি /
২০১৯-০৯-১৯ ১৪:৪২:৩৫
দীর্ঘ ২৭ বছর পর কাউন্সিলের মাধ্যমে ছাত্রদলের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ফজলুর রহমান খোকন ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন মো. ইকবাল হোসেন শ্যামল।
সভাপতি পদে খোকন পেয়েছেন ১৮৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ পেয়েছেন ১৭৮।
সাধারণ সম্পাদক পদে শ্যামল পেয়েছেন ১৩৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাকিরুল ইসলাম জাকির পেয়েছেন ৭৮ ভোট। মোট ৫৩৩ ভোটের ভোট পড়েছে ৪৮১ জন।
নবনির্বাচিত সভাপতি খোকনের বাড়ি বগুড়ায়, সাধারণ সম্পাদক শ্যামলের বাড়ি নরসিংদীতে।
বুধবার রাত পৌনে ৯ টার দিকে তারেক রহমানের দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্যের পর বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বাসায় ছাত্রদলের নেতৃত্ব নির্বাচনের ভোট শুরু হয়। রাত ১২টার দিকে ভোটগ্রহণ শেষ হয়। বৃহস্পতিবার ভোরে ফলাফল জানা যায়।
স্কাইপের মাধ্যমে লন্ডন থেকে এই ভোটের তত্ত্বাবধায়ন করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
ছাত্রদ | bn |
লের সভাপতি পদে নয়জন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে ১৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
তারেক রহমানের নির্দেশে সারাদেশের কাউন্সিলর ও প্রার্থীদের বুধবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে উপস্থিত হতে বলা হয়। সে অনুযায়ী বুধবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সমবেত হন প্রার্থী ও কাউন্সিলররা।
সন্ধ্যায় খবর আসে তারেক রহমান সিদ্ধান্ত দিয়েছেন, মির্জা আব্বাসের বাসায় কাউন্সিল হবে, সেখানে সবাইকে যাওয়ার জন্য বলা হয়। নির্দেশ পাওয়ার পর কাউন্সিলর ও প্রার্থীরা মির্জা আব্বাসের শাজাহানপুরের বাসায় ছুটে যান। সেখানেই ভোট হয়।
উল্লেখ্য, গত ১৩ সেপ্টেম্বর ঢাকার চতুর্থ জজ আদালত সাবেক কমিটির সহধর্মবিষয়ক সম্পাদক আমান উল্লাহর দায়ের করা মামলায় ১৪ সেপ্টেম্বরের নির্ধারিত কাউন্সিল স্থগিত হয়ে যায়।<|end_of_text|>১৭ মিনিট আগের আপডেট ; সন্ধ্যা ০৬:৩৬ ; বৃহস্পতিবার ; জুলাই ১৬, ২০২০
প্রকাশিত : ১৮:৩২, আগস্ট ২২, ২০১৯ | সর্বশেষ আপডেট : ১৮:৫৭, আগস্ট ২২, ২০১৯
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক মাদ্রাসাছাত্রীর বাল্যবিয়ে বন্ধ করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। তার নাম শিরিনা খাতুন (১৪)। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) দুপুরে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পঙ্কজ বড়ুয়া বিয়েটি বন্ধ করেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) পঙ্কজ বড়ুয়া বলেন, 'সাদেকপুর ইউনিয়নের বেপারীপাড়া গ্রামে বাল্যবিয়েটি বন্ধ করা হয়। বর দ্বীন ইসলামকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং বর ও কনের বাবাকে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। মেয়ে প্রাপ্তবয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেবে না শর্তে মুচলেকা নেওয়া হয়েছে।'
আদালত সূত্রে জানা গেছে, নবম শ্রেণির ছাত্রী শিরিনা খাতুন বেপারীপাড়ার দিলদার হোসেনের মেয়ে। তার সঙ্গে একই এলাকার আবদুল আওয়ালের ছেলে দ্বীন ইসলামের বিয়ে বৃহস্পতিবার হওয়ার কথা ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিষয়টি জানতে পেরে ভ্রাম্যমাণ আদালত এই বিয়ে বন্ধ করেন।<|end_of_text|>বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ পৃথিবীর অন্যত | bn |
ম শ্রেষ্ঠ ভাষণ: শফিক চৌধুরী – SylheterSomoy.com
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ: শফিক চৌধুরী
সিলেটের সময় ডট কম, প্রকাশিত হয়েছে : ০৭ মার্চ ২০২২, ৮:০২:৩১ অপরাহ্ণ
ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে "বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ আজও বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের অনুপ্রেরণার উৎস" শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী'র সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোঃ নাসির উদ্দিন খান এর সঞ্চালনায় আলোচনা সভার শুরুতেই পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক এমাদ উদ্দিন মানিক।
এরপর ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত ৩০ লক্ষ শহীদ, ৭৫ এর ১৫ই আগস্টে শাহাদাত বরণকারী বঙ্গবন্ধু পরিবারের শহীদ সদস্য, ৩রা নভেম্বর জেলহত্যায় নিহত চার নেতাসহ গণতান্ত্রিক সকল আন্দোলনে নিহত শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭মার্চের ভাষণকে পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ। এই ভাষণ আজও স্বাধীনতাকামী মানুষের কাছে অনুপ্রেরণা হয়ে আছে। তিনি আরো বলেন, ১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক ৭মার্চের ভাষণ নিছক বক্তব্য ছিল না। এই ভাষণের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু গেরিলাযুদ্ধের দিকনির্দেশনা ও ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রূপরেখা তুলে ধরেছিলেন।
সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোঃ নাসির উদ্দিন খান বলেন, "জাতির জনকের ৭ই মার্চের ভাষণ বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের প্রেরণার উৎস। যারা ইতিমধ্যেই স্বাধীনতা অর্জন করেছে, তারাও এই ভাষণ থেকে দেশাত্মবোধে, রাজনৈতিকভাবে আদর্শবান ও দেশের জন্য সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের অনুপ্রেরণা পেতে পারে।" তিনি আরো বলেন, "৭ মার্চের বক্তব্যের প্রতিটি শব্দ, প্রতিটি বাক্য আমাদের বারবা� | bn |
� অনুপ্রেরণা জাগিয়ে তোলে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের বক্তব্যের আবেদন অপরিসীম। এ বক্তব্য বিশ্বব্যাপী স্বাধীনতা অনুরাগী মানুষের অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এডভোকেট খোকন কুমার দত্ত, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক এডভোকেট আজমল আলী, কোষাধ্যক্ষ শমসের জামাল, ত্রান ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সৈয়দ এপতার হোসেন পিয়ার, দপ্তর সম্পাদক আখতারুজ্জামান চৌধুরী জগলু, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এডভোকেট মোহাম্মদ আব্বাছ উদ্দিন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক বেগম সামসুন্নাহার মিনু, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক বুরহান উদ্দিন আহমদ, শ্রম সম্পাদক সাইফুর রহমান খোকন, উপ-দফতর সম্পাদক মো: মজির উদ্দিন, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মতিউর রহমান, সিলেট জেলা মহিলা লীগের সভাপতি সালমা বাছিত, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল করিম, জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম রশিদ চৌধুরী, জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শামসুল ইসলাম, জেলা যুবলীগের সভাপতি শামীম আহমদ ভিপি, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফসর আজিজ, জেলা তাঁতী লীগের সভাপতি আলমগীর হোসেন, সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ প্রমুখ।
আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আশফাক আহমদ, এডভোকেট শাহ ফরিদ আহমদ, এডভোকেট মো: নিজাম উদ্দিন, অধ্যক্ষ মো: সুজাত আলী রফিক, এডভোকেট শাহ মো: মোসাহিদ আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন ইসলাম কামাল, কবির উদ্দিন আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মাহফুজুর রহমান, সাইফুল আলম রুহেল, এডভোকেট রনজিত সরকার, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মবশ্বির আলী, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের কার্যকরি কমিটির সদস্য মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চেয়ারম্যান, আখলাকুর রহম | bn |
ান চৌধুরী সেলিম, এডভোকেট বদরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, শহিদুর রহমান শাহিন, মোঃ আব্দুল বারী,আমাতোজ জোহরা রওশন জেবিন, মোহাম্মদ জাকির হোসেন, এডভোকেট আফসর আহমদ, এডভোকেট ফখরুল ইসলাম, এডভোকেট মনসুর রশিদ, শাহিদুর রহমান চৌধুরী জাবেদ, গোলাপ মিয়া, সিলেট জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি এজাজুল হক এজাজ, সিলেট জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ, সিলেট জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট সালমা বাছিত। আলোচনা সভার আগে সকাল ১১টায় সিলেট সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ জেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। আলোচনা সভা শেষে সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের সুস্থতা কামনায় দোয়া পরিচালনা করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক।<|end_of_text|>করোনায় গাড়ি বিক্রি কমেছে ৭৫ শতাংশ | 966650 | কালের কণ্ঠ | kalerkantho
করোনাভাইরাসের কারণে ব্যক্তিগত গাড়ির বাজার এখনো কঠিন পরিস্থিতি পার করছে। দেশে এপ্রিল-জুলাই গত চার মাসে প্রায় শূন্যে নেমেছে রিকন্ডিশন্ড ও নতুন গাড়ি বিক্রি। তার মধ্যে দুই মাস সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল দেশের সব গাড়ির শোরুমগুলো। এ সময়ে শোরুমগুলোয় থাকা প্রায় চার হাজার রিকন্ডিশন্ড গাড়ির একটিও বিক্রি হয়নি। এ ছাড়া দেশের দুই বন্দরে এখনো পড়ে আছে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার গাড়ি। গাড়ি বিক্রি না হওয়ায় টাকার অভাবেই এগুলো ডিউটি দিয়ে বন্দর থেকে নিয়ে আসতে পারছেন না ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিকলস ইম্পোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বারভিডা) নেতারা বলছেন, করোনার কারণে তাঁরা দুই মাস শোরুম খুলতে পারেননি। পরে শোরুম খোলার পর যে পরিমাণ বিক্রি হওয়ার কথা সে হিসেবে বিক্রি নেই। করোনার আগের তুলনায় বিক্রি ৭৫-৮০ শতাংশ কমে গেছে। আমদানিকারকরা যাতে ক্ষতির মুখে না পড়েন সে জন্য সরকার সব আমদানি পণ্যবাহী কনটেইনার রাখার ভাড়া দুই মাসের ছাড় দেয়। দুর্ভাগ্যবশত সব ধরনের ব্যবসায়ী এ স | bn |
ুবিধা পেলেও গাড়ি আমদানিকারকরা এ সুবিধা পাননি। চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ে মোংলা বন্দর দিয়ে বেশি গাড়ি আমদানি হয়।
রিকন্ডিশন্ড গাড়ির ব্যবসায়ীরা বলছেন, করোনার আগে যে শোরুমগুলোতে প্রতি মাসে ৩০-৩৫টি গাড়ি বিক্রি হতো, সেখানে এখন মাসে বিক্রি হচ্ছে তিন-চারটি গাড়ি। ব্যাংক লোন জটিলতা এবং হাতে টাকা না থাকায় গ্রাহকরা গাড়ি কিনতে পারছেন না। বন্দরে আটকে থাকা গাড়ির জন্য প্রতিদিন ভাড়া দিতে হচ্ছে। বিক্রি নেই তাই ডিউটি দিয়ে বন্দর থেকে গাড়ি নিয়ে আসতে পারছি না। বন্দর ভাড়া মওকুফ করে দিলে কিছুটা ক্ষতি থেকে রেহাই পাওয়া যেত। বিক্রি না করতে পেরে নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে কম দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। এখন প্রতিটি রিকন্ডিশন্ড গাড়িই এক থেকে দেড় লাখ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে। পরিস্থিতি একদম স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এবং ব্যাংক লোনগুলো সহজলভ্য না হলে বিক্রি বাড়বে না। সুযোগ ও সুবিধা বাড়ানোর পাশাপাশি প্রণোদনা না পেলে এ ব্যবসা টিকিয়ে রাখাই কঠিন হবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
এসবি ট্রেডিংয়ের (রিকন্ডিশন গাড়ি ইম্পোর্টার এবং সাপ্লাইয়ার) মালিক মো. শামিম হাওলাদার কালের কণ্ঠকে বলেন, 'করোনার কারণে পাঁচ মাস আমাদের কোনো বেচাকেনা ছিল না। আমার শোরুম ভাড়া মাসে তিন লাখ টাকা। এই পাঁচ মাসে ১৫ লাখ টাকা বসে বসে দিতে হয়েছে। তার মধ্যে কর্মচারীদের বেতন তো আছেই। গত মাস থেকে মাসে সর্বোচ্চ চার-পাঁচটি গাড়ি বিক্রি হচ্ছে। বন্দরে আমার এখনো ৫৮টি গাড়ি আটকা। দৈনিক ভাড়া দিতে হচ্ছে। বিক্রি কম, হাতে টাকা নেই, তাই বন্দরে ডিউটি দিয়ে গাড়ি ছাড় করিয়ে আনতে পারছি না। গত বছর আমরা ব্যাংকের ভালো সাপোর্ট পেয়েছি। ইদানীং আমরা ব্যাংকের তেমন সাপোর্ট পাচ্ছি না। এখন ব্যাংক যদি আমাদের কম ইন্টারেস্টে লোন সুবিধা করে সহযোগিতা করে তাহলে আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারব।'
রোহান ট্রেডিংয়ের ম্যানেজার আবুল খায়ের কালের কণ্ঠকে বলেন, বর্তমানে গাড়ির ব্যবসার অবস্থা খুবই খারাপ। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় এখনো ব্যবসার পরিবেশ ফিরে আসেনি। স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে আরো অনেক সময় লাগবে। গাড়ি বিক্রি না হও | bn |
য়ায় মালিকপক্ষ শোরুম ভাড়া, ব্যাংক লোন ও কর্মীদের বেতন ঠিকমতো দিতে পারছে না। এরই মধ্যে শোরুমের অর্ধেক কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছে। স্বাভাবিক সময়ে মাসে ৮-১০টি গাড়ি বিক্রি হতো। কিন্তু এখন মাসে সর্বোচ্চ এক-দুইটি গাড়িও বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না।
বারভিডার সাবেক সভাপতি হাবিব উল্লাহ ডন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'গাড়ি ব্যবসায়ীরা কেউ ভালো নেই। বাংলাদেশ ব্যাংক এপ্রিল থেকে যখন ৯ শতাংশ করে দিল সুদ হার। এ সুদ হারে অনেক ব্যাংক কনজ্যুমার লোন দিচ্ছে না। দেশের মাত্র ১০ শতাংশ মানুষ নগদ টাকা নিয়ে গাড়ি কেনেন এবং বাকি ৯০ শতাংশ মানুষ ব্যাংক লোনের মাধ্যমে গাড়ি কিনে থাকেন। এর কারণেই মূলত বিক্রি আটকে গেছে।'<|end_of_text|>সভানেত্রীর জন্মদিনে আওয়ামী লীগের নানা আয়োজন | গণমাধ্যম
Home রাজনীতি সভানেত্রীর জন্মদিনে আওয়ামী লীগের নানা আয়োজন
সভানেত্রীর জন্মদিনে আওয়ামী লীগের নানা আয়োজন
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উদযাপনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
শুক্রবার বিকালে ধানমন্ডিতে সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তিনি জানান, ২৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদসহ সারাদেশের মসজিদে দোয়া এবং অন্য ধর্মের উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা হবে।
এছাড়া সারা দেশে ইউনিয়ন পর্যায়েও এ কর্মসূচি পালিত হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ওইদিন সকাল ১০টায় বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের সামনে আওয়ামী লীগের ত্রাণ উপকমিটি ১০০টি রিক্সা ভ্যান বিতরণ করবে, ১১টায় আজিমপুরে দুস্থদের মধ্যে খাবার বিতরণ, অসচ্ছল ছাত্রছাত্রীদের আর্থিক সহযোগিতা এবং পুস্তক বিতরণ করা হবে।
সারা দেশে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আনন্দ শোভাযাত্রা ও রাজধানীতে সহযোগী সংগঠন আনন্দ শোভাযাত্রা করবে বলে জানান ওবায়দুল কাদের।
দিনটিতে আওয়ামী লীগের শিক্ষা উপকমিটি ঢাকা বিশ্ববিদ | bn |
্যালয়ের চারুকলায় স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ও বিকালে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ 'নবীণদের দৃষ্টিতে শেখ হাসিন শীর্ষক' আলোচনা সভা করবে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশননে।
কাদের জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এবারের জন্মদিন অসহায়, গরীব ও দুঃখী মানুষদের উৎসর্গ করা হবে।
তবে গত কয়েক বছরের মতো এবারও জন্মদিনে দেশের বাইরে থাকছেন শেখ হাসিনা। জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার কারণে সে সময় যুক্তরাষ্ট্রে থাকবেন তিনি।<|end_of_text|>ফেব্রুয়ারি 14, 2019 ট্রেডার্সের সরঞ্জাম লেখক নোমান হক 63400 দর্শকরা
পাঁচ মাস পরে, ফেডারেল সরকার আবার স্ট্যান্ডার্ড স্টিলের অবৈধ কার্যক্রম সম্পর্কিত মামলাটি পুনরায় শুরু করে, যা শেরম্যানের বিশ্বাসঘাতকতা আইনকে লঙ্ঘন করে। বহু বছর ধরে আইনশৃঙ্খলা কোম্পানি অনুসরণ করে এবং প্রতি সম্ভাব্য ফরেক্স ট্রেডিং বাংলা টিউটোরিয়াল ভাবে তার খ্যাতি ক্ষতিগ্রস্ত। এবং 1911 সালের 15 মে যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রীম কোর্ট ঘোষণা করেছিল যে 34 টি মাসে 34 টি স্বাধীন কোম্পানির মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড অয়েল ট্রাস্ট দ্রবীভূত হওয়া উচিত।
এবং যদি crucian খুব নান্দনিক কামড়ায়, ভাসা শুধুমাত্র সামান্য প্যাড বা কেবল উল্লেখযোগ্যভাবে চলন্ত হয়, এটি হুক কাছাকাছি সিনক সরানো ভাল। তারপর ধোলাই আরো সংবেদনশীল হয়ে ওঠে এবং ভাসা ভাল মাছ চুরি স্থানান্তর হবে। এওআই ডিভাইসগুলি ব্যাপকভাবে অর্ধপরিবাহী শিল্পে ওয়াফারের চেহারা পরিদর্শন, বর্ধিত সনাক্তকরণ, আইসি ফরেক্স ট্রেডিং বাংলা টিউটোরিয়াল প্যাকেজিং সনাক্তকরণ এবং চিহ্নিত বা লোগো সনাক্তকরণের জন্য ব্যবহৃত হয়। তারা ব্যাপকভাবে অর্ধপরিবাহী উত্পাদন প্রয়োগ করা হয়।
"মেয়েরা 'সেরা বন্ধু হীরা।" একটি নতুন নকশা এবং অনন্য চেহারা যোগ করুন rhinestones সাহায্য করবে। নখ পরিপূর্ণ করার জন্য এই কাঁটা দৈনন্দিন জীবন, এবং, অবশ্যই, একটি রেস্টুরেন্ট বা একটি ধর্মনিরপেক্ষ দলের মধ্যে প্রাসঙ্গিক। আজ rhinestones সঙ্গে ম্যানিকিউর বেশ জনপ্রিয় এবং বিলাসবহুল নকশা শুধুমাত্র salons, কিন্তু বাড়িতে বাড়িতে তৈরি করা হয় না | bn |
। (বামে) 'এই মনে করেন ভাল্লাগে, খুশিতে ঠ্যালায়, ঘোরতে' কথাগুলো মিউজিক্যাল ডাবিং অ্যাপ টিকটক এর মাধ্যমে যারা ভাইরাল করে এবং (ডানে) মূল ভিডিও প্রতিবেদন থেকে নেয়া স্ক্রিনশট।
বাড়িতে অনুকূল আকার বর্গাকার এবং আয়তক্ষেত্রাকার হয়। অন্যান্য ফর্ম বাদ দেওয়া হয়। বাইনারি সংখ্যাপদ্ধতিতে ফরেক্স ট্রেডিং বাংলা টিউটোরিয়াল প্রতিটি সন্নিবেশই একেকটি পুর্ণসংখ্যার বাইনারি রূপ। যেমন- n এর মান ৩ হলে 0 এবং 1 ব্যবহার করে নিচের সংখ্যাগুলো তৈরি করা যায়-
scalpers মধ্যে পাঁচ এবং দশ পিপ (পেনিসমূহ ভগ্নাংশ) জড়িত ব্যবসা অনেক লাভ লক্ষ্য. লেনদেন আবহ যখন তারা দ্রুত এবং উন্মত্তবৎ কাজ. মান প্রচুর বিক্রী করছে, এই ক্ষুদ্র লাভ আপ যোগ করুন. এক অনেক দাম জন্য এক পিপ উপর তৈরি গড় $ 10 এবং পাঁচ পিপ জড়িত হয়, $ 50 একটি একক বাণিজ্য করা যেতে পারে. এই বাণিজ্য সফলভাবে একটি ট্রেডিং সময়ের মধ্যে দশ বার তৈরি করা হয়, ব্যবসায়ী $ 500 দ্বারা মুনাফা করতে পারেন. অবশ্যই, সবকিছু সঠিকভাবে এবং কোন সমস্যা ছাড়া যায়. কখনও কখনও শুধু একটি একক অবস্থান ড্রেন নিচে বিভিন্ন বিজয়ী অবস্থানের মাধ্যমে লাভ হয়. সুন্দর স্বপ্ন রাতের স্বপ্ন দেখার সম্ভাবনা বেশি 14, ২4 এবং ২8 এপ্রিল ২017।
এটা লাইসেন্স আসে যখন দুটি নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ আছে রাশিয়ান ফরেক্স ব্রোকার সেন্ট্রাল ব্যাংক অফ রাশিয়া ছাড়াও। 7. সিঁড়ি দক্ষিণ, পশ্চিম, বা দক্ষিণ পশ্চিম কোণে হয়, এটি সুবিধাজনক। বৃত্তাকার আকৃতির staircases এড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয়।
এখন, জন ডো 50 মিলিয়ন। মার্কিন ডলার মূলধন হয়েছে। সিস্টেম তাদের সনাক্ত করার অনুমতি দেয় যে উপাদান তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। নিয়ন্ত্রণ এবং জায় ব্যবস্থাপনা হয় কী পয়েন্ট বৈদ্যুতিন বাণিজ্য। যদি উদ্যোক্তা সংরক্ষিত পণ্যটির অনুসন্ধানের সময় শ্রেণীকরণ, কোডিং এবং বর্ণনাকে নির্ভর করে না তবে সে ভুল পণ্যটি পুনঃনির্দেশিত করতে পারে, বিতরণে বিলম্ব করতে পারে।
লিভারেজ: সর্বোচ্চ 1:1000 হালকা কিছু ব্যায়াম যানজটে বসে করার অভ্যাস করতে পারলেই কিছুটা শক্তি ক্ষয় কমাতে | bn |
পারেন। ফরেক্স ট্রেডিং বাংলা টিউটোরিয়াল ভারতের 'লগ অব টু লগ ইন' নামের একটি যোগব্যায়াম বইয়ের লেখক কমলেশ বারওয়াল কয়েকটি যোগব্যায়ামের পরামর্শ দিয়েছেন। জেনে নিন কয়েকটি যোগব্যায়ামের নিয়ম।
কিন্তু এখনও নিয়মিত দোকানে কিনতে পছন্দ। স্পর্শ, আপনি দেখতে পারেন। অনলাইন ফরেক্স ট্রেডিং বাংলা টিউটোরিয়াল দোকানে এটি প্রায়ই হয় না। আন্তর্জাতিক জলসীমায় থাকলে সেটির অন্য আইনি ব্যাখ্যা রয়েছে।<|end_of_text|>নাসিরনগরে পুলিশ এসল্ট মামলায় ১২ জন গ্রেফতার | KalerDorpon
হোম আইন আদালত নাসিরনগরে পুলিশ এসল্ট মামলায় ১২ জন গ্রেফতার
আকতার হোসেন ভুইয়া,নাসিরনগর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)সংবাদদাতা ॥ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে পুলিশ এসল্ট মামলাসহ মারামারি মামলার আসামী মোঃ ছুর রহমান পাঠান নামে আরও একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ নিয়ে এ মামলায় ১২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানা পুলিশের এস আই তপু সাহার নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে অভিযান চালিয়ে ছুর রহমানকে সূচীউড়া থেকে গ্রেফতার করেছে। ছুর রহমান গোকর্ণ ইউনিয়ন সূচীউড়ার মৃত আবু তাহেরের ছেলে।এর আগে এ মামলায় উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সূচীউড়া গ্রামের আমিনুল ইসলাম বেলায়েত,মোবারক পাঠান,খোরশেদ ও ডিঘর গ্রামের কামাল মিয়াসহ ১২ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ জানায় উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের তিতাস নদীর পাড়ে ধান মাড়াইকে কেন্দ্র করে সূচীউড়া গ্রামের নাগরের গোষ্ঠি ও বড়বাড়ির গোষ্ঠির লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ বাধঁলে সংবাদ পেয়ে থামাতে গেলে পুলিশের উপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ৬ পুলিশসহ ৬৫ জন আহত হয়।এসময় পুলিশ ৯ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় এসআই নজরুল ইসলাম খন্দকার বাদি হয়ে ৫৮ জন গংকে আসামী করে নাসিরনগর থানায় একটি পুলিশ এসল্ট মামলা দায়ের করেন।
নাসিরনগর থানার সাব-ইন্সপেক্টর জুলুস খান পাঠান জানান,পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় পুলিশ এসল্ট মামলায় এ পর্যন্ত আম | bn |
িনুল ইসলাম বেলায়েত,মোবারক পাঠান,খোরশেদ ও ডিঘর গ্রামের কামাল মিয়াসহ ১২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেফতারের চেষ্ঠা চলছে। গ্রেফতারকৃত ছুর রহমানকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।<|end_of_text|>মঙ্গলবার, ২৩-অক্টোবর ২০১৮, ১১:৫৩ পূর্বাহ্ন
প্রকাশ : ১২ অক্টোবর, ২০১৮ ০৯:৩৬ অপরাহ্ন
শীর্ষনিউজ, ঢাকা : বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপের টাইব্রেকারে ফিলিস্তিন ৪-৩ গোলের ব্যবধানে তাজিকিস্তানকে পরাজিত করে। এই জয়ের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপের শিরোপা নিজেদের করে নেয় ফিলিস্তিন।<|end_of_text|>নয়াদিল্লির সরকারে থাকা আম আদমি পার্টি (এএপি) ও ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস- এই দুটি দল ভারতকে টুকরো টুকরো করতে চায় বলে অভিযোগ করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি অভিযোগ করেছেন, জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহিনবাগের বিক্ষোভকারীরা দেশের পতাকা ও সংবিধানকে সামনে রেখেই একের পর এক আইনবিরুদ্ধ কাজ করে চলেছেন। আর এসবের পেছনে এ দুটি দলের চক্রান্ত রয়েছে। দিল্লির কড়কড়ডুমার এক নির্বাচনী জনসভায় গত সোমবার এসব অভিযোগ করেন তিনি।
গত ডিসেম্বরে ভারতে পাস হওয়া বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) পাস হওয়ার পর থেকে এ আইন ও জাতীয় নাগরিকপঞ্জির (এনআরসি) বিরুদ্ধে দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ চলছে।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) ও জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি) পাস করে ভারত। এতে ধর্মীয় কারণে নির্যাতনের শিকার হয়ে কেউ ভারতে গেলে তাকে নাগরিকত্ব দেয়ার বিধান রাখা হয়। তবে ওই তালিকায় মুসলিমদের বাদ দেয়া হয়। এ কারণে একে বৈষম্যমূলক আখ্যা দিয়ে দিল্লির জামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহিনবাগসহ দেশজুড়ে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে।
এ প্রতিবাদের অংশ হিসেবে উত্তর প্রদেশে বিক্ষোভে অংশ নিয়ে এ পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছে কমপক্ষে ২১ জন। এ বিক্ষোভকারীদের দেশবিরোধী আখ্যা দিয়ে গুলি করার পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন দেশটির কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরসহ ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) দ | bn |
লের কয়েকজন নেতা। এরপরই দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহিনবাগে সিএএ বিরোধী বিক্ষোভে ধারাবাহিকভাবে তিনবার গুলি চালায় বন্দুকধারীরা।
এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নাম না উল্লেখ করে তাকে ইঙ্গিত করে তীব্র সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। এ সময় তিনি বলেন, 'কিছু লোক রাজনীতি বদলাতে এসেছিলেন কিন্তু এখন তাদের মুখোশ খসে পড়েছে। তারা সার্জিক্যাল স্ট্রাইক নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। সেনাবাহিনীর সক্ষমতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন। তাদের অপমান করেছিলেন।' এরপর স্বভাবসিদ্ধভাবেই তিনি প্রশ্ন তোলন, 'এমনকি দিল্লিবাসী কখনও চেয়েছিলেন?' মোদি দাবি করেন, 'একটা সময় ছিল, যখন দিল্লিতে প্রায়শই সন্ত্রাসবাদী হামলা হতো। এ হামলায় জড়িতদের যখন বাটলা হাউসে পুলিশ মেরেছিল, তখন তারাই তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। তারাই ভারতকে টুকরো-টুকরো করতে চায়।'
অন্যদিকে অমিত শাহের মতো বিরোধীদের সরাসরি 'টুকরে টুকরে গ্যাং' বলে আখ্যা দেননি মোদি। তবে এ সময় সিএএ বিরোধী বিক্ষোভে গুলি চালানো নিয়ে একটি শব্দও উচ্চারণ করেননি প্রধানমন্ত্রী।
এরপরই জামিয়া মিলিয়া ও শাহিনবাগে দীর্ঘদিন ধরে চলা বিক্ষোভের প্রসঙ্গ টেনে এনে ঘটনাক্রমকে এক সুতোয় গাঁথার চেষ্টা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'জামিয়া, শাহিনবাগ গত কয়েক দিন ধরে সিএএ নিয়ে বিক্ষোভ চলছে। কিন্তু এটা শুধুমাত্র বিক্ষোভ নয়। এখানে আসলে ষড়যন্ত্রের ব্যবহারিক প্রয়োগ চলছে। এর পেছনে আপ (এএপি) ও কংগ্রেসের রাজনৈতিক চক্রান্ত রয়েছে।'
এ সময় প্রধানমন্ত্রী মোদি আরও বলেন, 'এটা কেবল আইনের বিরোধিতা হলে তা সরকারের যাবতীয় আশ্বাসের পর মিটে যাওয়া উচিত ছিল। কিন্তু দেশের পতাকা ও সংবিধানকে সামনে রেখে জ্ঞান দেয়া হচ্ছে। বিক্ষোভে প্রতিহিংসা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ নিয়ে সুপ্রিমকোর্ট ও হাইকোর্টও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তারা আদালতের কথা মানেন না; তারা আদালতের কথা শোনেন না। অথচ পুরো বিশ্বকে দেশের সংবিধান দেখাচ্ছেন।'<|end_of_text|>স্পোর্টসমেইল | bn |
২৪ প্রকাশিত: ০৮:২৪ পিএম, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৯
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে নিয়ে সুখবর দিলেন চট্টগ্রামের কোচ পল নিক্সন। হ্যামস্ট্রিং ইনজুরির কারণে গত ১৮ ডিসেম্বর থেকে বঙ্গবন্ধু বিপিএলে দলের হয়ে খেলতে পারছেন না চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ। তবে দলের কোচ ইংল্যান্ডের পল নিক্সন জানিয়েছেন, ৭ জানুয়ারি থেকে মাহমুদউল্লাহকে পাওয়া যাবে।
মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) ঢাকার পর্বে কুমিল্লা ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে খেলতে পারবেন না মাহমুদউল্লাহ। এছাড়া সিলেট পর্বে চট্টগ্রামের একটি ম্যাচও মিস করবেন তিনি।
গত মাসে ভারতের মাটিতে কলকাতায় দিবা-রাত্রির টেস্টে হ্যামস্ট্রিং ইনজুরিতে পড়ায় টুর্নামেন্টে চট্টগ্রামের প্রথম ও দ্বিতীয় ম্যাচেও খেলতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ। ইনজুরি থেকে সুস্থ হয়ে বঙ্গবন্ধু বিপিএলে চট্টগ্রামের তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামেন তিনি।
তবে নিজেদের চতুর্থ ও পঞ্চম ম্যাচেও একাদশে ছিলেন মাহমুদউল্লাহ। পঞ্চম ম্যাচে ঢাকা প্লাটুনের বিপক্ষে ব্যাট করার সময় আবারও হামেস্ট্রিং ইনজুরিতে পড়েন তিনি। মাহমুদউল্লাহর পরিবর্তে চট্টগ্রামের অধিনায়কত্ব সামলাচ্ছেন বাঁ-হাতি ব্যাটসম্যান ইমরুল কায়েস।
দল মাহমুদউল্লাহকে মিস করছে বলে জানান কোচ নিক্সন, 'আমার মনে হয় না তাকে পরের ম্যাচগুলোতে পাওয়া যাবে। তবে সে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠছে। ৭ বা ৮ জানুয়ারি তাকে পাওয়া যাবে।'
মাহমুদউল্লাহর প্রশংসা করে নিক্সন বলেন, 'সে উঁচু মানের অধিনায়ক ও খেলোয়াড়। আমরা তাকে মিস করছি। তবে অধিনায়ককে ছাড়া আমরা জয়ের মধ্যে আছি, এটি বড় অর্জন।'
বর্তমানে পয়েন্ট টেবিলে এককভাবে শীর্ষে রয়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ৮ ম্যাচে ৬ জয় ও ২ হারে ১২ পয়েন্ট নিয়ে প্লে-অফের পথে রয়েছে চট্টগ্রাম।<|end_of_text|>সেপ্টেম্বর 2018 archive
স্টাফ রিপোর্টার প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার ৭১তম জন্মদিন আজ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের জ্যেষ্ঠ সন্তান শেখ হাসিনা ১৯৪৭ সালের এই দিনে মধুমতি নদী বিধ� | bn |
�ত গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর শৈশবকাল কাটে পিত্রালয়ে। ৫৪'র নির্বাচনের পর শেখ হাসিনা বাবা-মার সঙ্গে ঢাকায় চলে আসেন। রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হিসেবে …<|end_of_text|>গাজীপুর জেলা পুলিশের মাসিক সভা অনুষ্টিত গাজীপুর জেলা পুলিশের মাসিক সভা অনুষ্টিত – দুরন্ত প্রকাশ
অদ্য ০৭/০২/২০২২ খ্রি সকাল ১০.৩০ ঘটিকায় গাজীপুর পুলিশ লাইন্স ড্রিল শেডে গাজীপুর জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভায় সভাপতিত্ব করেন গাজীপুর জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব এস এম শফিউল্লাহ্ বিপিএম মহোদয়। এসময় জনাব মোঃ গোলাম রব্বানী শেখ পিপিএম অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ); জনাব মোহাম্মাদ ছানোয়ার হোসেন পিপিএম(বার), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ); জনাব মোঃ আমীনুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) ডাঃ নন্দিতা মালাকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সদর); জনাব সানজিদা আফরিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সদর সার্কেল; জনাব ফারজানা ইয়াছমিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, কালীগঞ্জ সার্কেল; আজমীর হোসেন,সহকারী পুলিশ সুপার, কালয়াকৈর সার্কেল সহ আরআই পুলিশ লাইন্স,সকল থানার অফিসার ইনচার্জ, ওসি ডিবি, ডিআইও-1, কোর্ট ইন্সপেক্টর ও পিআরএল গমনকারী ৪ জন সদস্যসহ বিভিন্ন ইউনিটের বিভিন্ন পর্যায়ের পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। -পুলিশ সুপার মহোদয় সভায় কনস্টেবল হতে ইন্সপেক্টর পর্যায়ের বিভিন্ন সদস্যদের বক্তব্য শ্রবনপূর্বক তাদের দাবী পূরনের নিশ্চয়তা প্রদান করেন। সভায় পিআরএল গমনকারী ৪ সদস্য এএসআই(সঃ)/ মোঃ আঃ কুদ্দুস, কনস্টবল/মোঃ সখাওয়াত হোসেন, কনস্টবল/মোঃ আজম খান এবং কনস্টবল/মোঃ নজরুল ইসলামদের বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
কল্যাণ সভায় গাজীপুর জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব এস এম শফিউল্লাহ্ বিপিএম মহোদয় ২০২১ সালে সমগ্র বাংলাদেশের মধ্যে পারফরম্যান্স মূল্যায়নে গাজীপুর জেলা পুলিশ ''অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে ২য়'' ও ''মাদকদ্রব্য উদ্ধারে ৩য়'' স্থান অর্জনের ক্রেস্ট ও সম্মননা সনদকে গাজীপুর জেলা পুলিশের সকল সদস্যে | bn |
র উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেন। গাজীপুর জেলা পুলিশের সকল স্তরের সদস্যদের সম্মিলিত প্রয়াসে এ অর্জন সম্ভব হয়েছে উল্লেখ করে তিনি সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং অর্জনের এ ধারা অব্যাহত রাখতে সবাইকে আন্তরিকভাবে কাজ করার নির্দেশ প্রদান করেন। উল্লেখ্য যে, ''দক্ষ পুলিশ সমৃদ্ধ দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ'' প্রতিপাদ্যে উদযাপিত পুলিশ সপ্তাহ ২০২২ এর দ্বিতীয় দিনে গত ২৪/০১/২০২২ খ্রিঃ সকাল ১১.০০ ঘটিকায় রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স প্যারেড গ্রাউন্ডে বাংলাদেশ পুলিশের সকল ইউনিট সমূহের মধ্যে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে গ- গ্রুপে ২০২১ সালে গাজীপুর জেলা পুলিশ "অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার অভিযানে ২য়" ও "মাদকদ্রব্য উদ্ধার অভিযানে ৩য়" স্থান অধিকার করায় উত্তম কাজের স্বীকৃতিস্বরুপ বাংলাদেশ পুলিশের মাননীয় ইন্সপেক্টর জেনারেল ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম(বার) গাজীপুর জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব এস এম শফিউল্লাহ্ বিপিএম মহোদয়কে ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদ(প্রসংশাপত্র) প্রদান করেন। এ সময়ে ঢাকা রেঞ্জের সম্মানিত ডিআইজি জনাব হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) মহোদয়সহ পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন। আরো উল্লেখ্য যে, ওয়ারেন্ট তামিল, মামলা নিষ্পত্তি, অবৈধ অস্ত্র-মাদক উদ্ধার, চোর-ডাকাত গ্রেফতার তথা গাজীপুর জেলার অপরাধ নিয়ন্ত্রন ও আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখতে অনবদ্য ভূমিকা রাখার স্বীকৃতিস্বরুপ পুলিশ সুপার গাজীপুর জনাব এসএম শফিউল্লাহ্ বিপিএম গত ডিসেম্বর/২০২১ মাসে একটানা (সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর) ৪র্থ বারের মতো ঢাকা রেঞ্জের "শ্রেষ্ঠ পুলিশ সুপার" ও গাজীপুর জেলা "শ্রেষ্ঠ জেলা" নির্বাচিত হয়।<|end_of_text|>অগাস্ট 22, 2016 কম স্প্রেড ব্রোকার লেখক তপু শের 91135 দর্শকরা
৭. দৃঢ় বিশ্বাসের অভাব (Lack of conviction) কথিত আছে, প্রাচ্যদেশে আসার আগে শাহজালালের (রহ.) মামা মুর্শিদ সৈয়দ আহমদ কবীর (রহ.) তাঁকে একমুঠো মাটি দিয়ে বলেছিলেন, প্রফিট গ্যারান্টেড 'স্বাদে-বর্ণে-গন্ধে এই মাটির মতো মাটি � | bn |
�েখানে পাবে, সেখানে বসতি স্থাপন করে ইসলাম প্রচার করবে।
LocalBitcoins.com, বিভিন্ন দেশগুলির লোকেরা তাদের স্থানীয় মুদ্রা বিটকিনে পরিবর্তন করতে পারে। সাইটটি ব্যবহারকারীকে বিজ্ঞাপনে পোস্ট করতে দেয় যেখানে তারা বিভাজক বিক্রি বা ক্রয় করার জন্য সোয়াপের দাম এবং পেমেন্ট পদ্ধতিগুলি বলে। আপনি এই বিজ্ঞাপন উত্তর এবং কিনতে ব্যক্তি পূরণ করতে সম্মত হন. ২. লাকি সেভেনঃ আবার ইহুদী খৃষ্টানরা 7 কে লাকি বলে থাকে। কারণ G ইংরেজী বর্ণমালার ৭তম বর্ণ। তাদের God এর G-এর সাথে সম্পৃক্ত। কিন্তু মুসলামদের নিকট ৭ হল অশুভ বা আনলাকি কারণ God বিশ্বাস করার অর্থ হলো শিরক করা। কারণ God এর রয়েছে Goddess। এতে আল্লাহ পাকের সাথে শরিক করা হয়। যে শিরক করবে সে জাহান্নামী আর জাহান্নামী হওয়াটাই আনলাকি বা বদনছসীবের বিষয়।
আজ, অনেকেই দেশ ঘর নির্মাণের কথা ভাবছেন, একটি বার থেকে একটি বিকল্প বেছে নিন। এবং এই অর্থে বোঝা যায়, কারণ একদিকে, এই বিল্ডিং উপাদানটি খুব সুন্দর দেখাচ্ছে এবং অন্যদিকে, কাঠ একটি পরিবেশগতভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ উপাদান, তাই এটি সর্বদা একটি সুস্থ ক্ষুদ্রঋণটিকে বাড়ীতে প্রফিট গ্যারান্টেড রাখবে। যদিও প্রচুর সংখ্যক সুবিধার মধ্যে আপনি একটি উল্লেখযোগ্য "কিন্তু" খুঁজে পেতে পারেন, যা কিছু লোক কখনও কখনও ভুলে যায় - এটি একটি বার থেকে ঘরটির সংকোচ। আরেকটি বোর্ড খুচরা স্থান দক্ষিণ পারাপার অবস্থিত।
স্যার, শেয়ারের মূল্য বৃদ্ধি পেলে প্রমোটরের লাভ কী ভাবে হয়? একটু বিস্তারিত জানাবেন বাস্তব উদাহরণ, আপনার ইন্টিগ্রিটি, নেগোসিয়েশন প্রফিট গ্যারান্টেড স্কিল, ডিসিশন মেকিং সবচাইতে সেরা এ তল্লাটে। বড় বড় ডিলের জন্য তাই লোকেরা আসবে আপনার কাছে, আপনি যেন মধ্যস্থতা করে দেন। বিনিময়ে আপনাকে অনেক টাকা দিল।
সমস্ত অক্সিজেন সেন্সর পরীক্ষা তথ্য মুছে ফেলা হবে।
যদি আপনি শূকরতে আরো অর্থ উপার্জন করতে চান, কিছু শূকর ফ্যাট additives প্রায়ই যোগ করা হয়। এবং শূকর উত্থাপন করার জন্য, আমাদের খাদ্যকে গুরুত্ব সহকারে শক্তিশালী করতে হবে। তাই নিম্নলিখিত চারটি জিনিসগুলি পালন করতে হবে। যদিও এখনো এক | bn |
টি সিরিজ মধ্যে বিশেষ cryptocurrency ফ্রিল্যান্সিং সাইট প্রদানের এখনও পাওয়া।
পিসি আরো অপরাধীরা কর্মের প্রবন বিশেষ করে যদি আপনি একটি প্রাথমিক পার্স ব্যবহার করছেন না একটি পূর্ণ লোড blokcheyn শৃঙ্খল কাজ চালানোর প্রফিট গ্যারান্টেড জন্য প্রয়োজন নেই, এবং তথাকথিত "পাতলা" প্রোগ্রাম, তৃতীয়-পক্ষ সাইট কর্তৃক প্রদত্ত জন্য প্রোগ্রাম। কিন্তু এটা একটা উদাহরণ আরও বেশি সুবিধাজনক নয় ব্যবহার করতে, সবসময় দ্রুত প্রয়োজনীয় কাজগুলি করার দক্ষতা। আপনি তাহলে মধ্যে মধ্যে মিঃ সরকারের কাছে টাকা নিতেন?
[ড. মো. হুমায়ুন কবীর] গত এক বছর যাবত্ বাজারে আলুর মূল্য ক্রমহ্রাসমান হয়ে খুব খারাপ অবস্থা যাচ্ছে। অপরদিকে বিগত প্রায় তিন-চার মাস যাবত্ পিঁয়াজের মূল্যের ক্রমবর্ধমান অবস্থা সকল আয়ের মানুষকে ক্ষতির সম্মুখীন করেছে। অথচ আমাদের দেশের কৃষির অবস্থার সঙ্গে তা সংগতিপূর্ণ নয়। দেশের বেশিরভাগ এলাকাতেই আলু এবং পিঁয়াজ উত্পাদন হয়ে থাকে। এ দুটি একই ঋতু অর্থাত্ রবি মৌসুমের ফসল। সারাদেশে প্রতিবছর আলু এখন এতবেশী পরিমাণে ফলছে যে চাহিদা এবং যোগানের বেড়াজালে পড়ে সেটার দাম দিনে দিনে কমে যাচ্ছে। স্কেলপিং ট্রেডের অসুবিধাঃ
3. আমাদের আগে পুনরুদ্ধারের প্রধান পর্দা। প্যাকেজ ইনস্টল করার আগে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে, আপনাকে " মুছা"অধ্যায়" ক্যাশে"এবং" উপাত্ত"- এটি আপনাকে ভবিষ্যতে অনেক ভুল এবং সমস্যা এড়ানোর অনুমতি দেয়। বিটকয়েন ডলারের বিনিময় দিক ট্রেডিং ভলিউম নিশ্চয় তিনটি মধ্যে পড়ে, কিন্তু রুবেল মিটবল বিনিময়ে কোন সমান হয়েছে।
উপায় অনলাইনে অর্থ করা বিনিয়োগ ছাড়া এত কিভাবে শুরু করতে হয় না। ফরেক্স এক্সচেঞ্জ, এবং অন্যান্য উপায়ে প্রয়োজন অর্থ প্রফিট গ্যারান্টেড উপার্জন করতে। সবকিছু মত সংযুক্তি ছাড়া ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে অন্যান্য ব্যবহারকারীদের রিভিউ। ধাপ 4 স্টার্ট বিক্রি করতে<|end_of_text|>এক বিন্দুতে তারাও
হাসপাতালে মেসির ১ মিলিয়ন ইউরো, রোনালদোর সরঞ্জাম
স্পোর্টস ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৬ মার্চ, ২০২০, ১২:০০ এএম
প্রাণঘাতি করো | bn |
নাভাইরাসে থমকে গেছে গোটা বিশ্ব। অবস্থায় নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতনতাম'লক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে বিশ্ব তারকারা। আর্থিক সহায়তা করছেন বিত্তবানরা। এই তালিকায় নাম লেখালেন দুই তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা করেছেন মেসি ও রোনালদো। বার্সেলোনায় একটি হাসাপাতালে ১০ লাখ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯ কোটি ২১ লাখ টাকা) দান করেছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদকুর মেসি। স্পেনের সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, বার্সেলোনার এই হাসপাতালটি করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার পাশাপাশি ভাইরাসটির প্রতিষেধক বের করার গবেষণাও চালিয়ে যাচ্ছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের অফিসিয়াল টুইটার পেজে টুইট করে মেসির আর্থিক সহায়তার বিষয়টি জানিয়েছে। টুইটে তারা লিখেছে, 'কোভিড-১৯ ভাইরাসের বিপক্ষে মোকাবেলা করতে ক্লিনিকে সহায়তা করেছেন মেসি। কথা রাখা ও সাহায্য করার জন্য লিও তোমাকে ধন্যবাদ।'
জুভেন্টাসের পর্তুগিজ সুপার স্টার রোনালদোও তার দেশের মানুষের সাহায্যে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। এজেন্ট হোর্হে মেন্দেজও আর্থিক সহায়তা করছেন। এ দুজন মিলে ১০ লাখ ইউরো দান (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯ কোটি ২১ লাখ টাকা) করেছেন। তাদের অর্থে পর্তুগালের দুটি হাসপাতালে তিনটি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বা ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) তৈরি করা হচ্ছে।
পর্তুগালের লিসবনে সান্তামারিয়া হাসপাতালে দুটি ও পোর্তোর সান আন্তোনিও হাসপাতালে তিন আইসিইউ তৈরি করা হচ্ছে। এসব আইসিইউর নামকরণ রোনালদো ও মেন্দেজের নামে করা হবে বলে জানিয়েছে ইএসপিএন।
করোনা আক্রান্তদের পাশে দাঁড়িয়েছেন রোনালদো, কদিন আগে এমন খবর বেশ চাওর হয়। বিভিন্ন খবরে বলা হয়, করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় রোনালদো তার পর্তুগালের দুটি বিলাসবহুল হোটেলকে হাসপাতালে রূপান্তর করছেন। যদিও পরে এই খবরের সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে রোনালদোর এবারের সাহায্যের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে দুটি হাসপাতালের কর্তৃপক্ষই।
রোনালদো ও মেন্দেজের আর্থিক সহায়তার বিষয়ে সান্তামারিয় | bn |
া হাসপাতালের সভাপতি দানিয়েলে ফেরো বলেছেন, 'মেন্দেজ আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তার ও ক্রিস্টিয়ানোর ইচ্ছার ব্যাপারে আমাদের জানায়। আমাদের হাসপাতালে দুটি নতুন আইসিইউ তৈরির অর্থ জোগান দিচ্ছে তারা।'
এমন জরুরী অবস্থায় এগিয়ে আসায় রোনালদো ও মেন্দেজকে ধন্যবাদ জানিয়ে পোর্তোর সান আন্তোনিও হাসপাতালের প্রধান পাওলো বারবোসা বলেছেন, 'এই অসাধারণ সাহায্য করার জন্য রোনালদো ও মেন্দেজকে ধন্যবাদ। দেশের যখন সাহায্য দরকার, ঠিক সেই সময়েই তারা সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছে।'
স্পেনে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েই যাচ্ছে। দেশটিতে ৪০ হ্জাার মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে মারা গেছে প্রায় ৩ হাজার। পর্তুগালে করোনার প্রকোপ কিছুটা কম। ২৪ মার্চ পর্যন্ত পর্তুগালে ২ হাজার ৬০ জন মানুষ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। প্রাণ হারিয়েছে ২৩ জন।<|end_of_text|>বিভিন্ন পদে নিয়োগ দিবে কৃষি মন্ত্রণালয় - barisal news and entertainment 24x7 - barisallive24.com
বিভিন্ন পদে নিয়োগ দিবে কৃষি মন্ত্রণালয়
ফেব্রুয়ারি ২৪ ২০১৭, ০৪:৪৬
লাইভ ডেস্ক: কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাস্তবায়নাধীন 'ন্যাশনাল এগ্রিকালচার টেকনোলজি প্রোগ্রাম—ফেজ দুই' (এনএটিপি-দুই) প্রোজেক্টের 'প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইউনিট (পিএমইউ)' শাখায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অস্থায়ী ও চুক্তিভিত্তিক ১০ ধরনের পদে ২২ জনকে প্রকল্প মেয়াদকালীন এই নিয়োগ দেওয়া হবে।
পদগুলোতে আবেদনের জন্য পদমর্যাদা অনুযায়ী অষ্টম শ্রেণি পাস থেকে স্নাতকোত্তর পর্যন্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে। পাশাপাশি প্রতিটি পদের জন্য সংশ্লিষ্ট পদে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হতে হবে। বৈদেশিক অর্থায়নে
বাস্তবায়িত প্রকল্পে কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে তা প্রার্থীর বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। সেক্রেটারি টু প্রোজেক্ট ডাইরেক্টর, ডাটা অ্যানালিস্ট এবং কম্পিউটার অপারেটর পদের জন্য কম্পিউটার চালনায় জ্ঞানসম্পন্ন হতে হবে।<|end_of_text|>অমিত শাহ-এর শারীরিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল! কী জানালেন ডাক্তাররা
August 14, 2020 August 14, 2020 by bishorjon
নয়াদিল্লিঃ চলতি মাসের ২ তারিখে অমিত শাহ-এর করো | bn |
না পজিটিভ এসেছিল। তিনি সে কথা নিজেই ট্যুইট করে জানিয়েছিলেন। তিনি লিখেছিলেন করোনার প্রাথমিক লক্ষণ দেখার পরই তিনি টেস্ট করিয়েছিলেন। তারপর রিপোর্ট পজিটিভ আসে তার। আমার শরীর ঠিকই আছে, কিন্তু হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছি চিকিৎসকের পরামর্শে। গত কয়েকদিন আমার সংস্পর্শে যারা এসেছিলেন, তাঁদের অনুরোধ করছি দয়া করে নিজেকে আইসোলেট করে পরীক্ষা করান।
এখন করোনা মুক্ত কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমিত শাহ। তাঁর করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। একথা তিনি নিজেই ট্যুইট করে জানিয়েছেন। তিনি দিল্লির কাছে গুরগাঁও-এর বেসরকারি মেদান্ত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তিনি ট্যুইট করে লিখেছেন, আজ আমার করোনা টেস্ট রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। ঈশ্বরকে অনেক ধন্যবাদ এবং যারা আমাকে ও আমার পরিবারকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আশীর্বাদ করেছেন তাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
চিকিৎসকের পরামর্শে হোম আইসোলেশনে থাকবো আরও কদিন। আমি মেদান্ত হাসপাতালের চিকিৎসক ও প্যারামেডিক্যাল কর্মীদের ধন্যবাদ জানাই। তাঁরা আমাকে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করেছেন এবং আমার চিকিৎসা করেছেন।<|end_of_text|>কুড়িগ্রাম জেলায় বিএমএসএফ'র কমিটি গঠন কুড়িগ্রাম জেলায় বিএমএসএফ'র কমিটি গঠন – News Monitor 24
এক্সক্লোসিভ, সারাদেশ
সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর, ২০১৯
এজি লাভলু, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: মুভি বাংলা টেলিভিশনের কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি আবু জাফর সোহেল রানাকে সভাপতি ও এস টিভি বাংলার কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি মোঃ আলমগীর হোসাইনকে সাধারণ সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) এর কুড়িগ্রাম জেলা কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে আইন উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের সভাপতি এড. আহসান হাবীব নীলু।
গতকাল (১১ নভেম্বর) দুপুরে কুড়িগ্রাম পৌরশহরের দাদা মোড় সংলগ্ন আলমাস কমিউনিটি সেন্টারে দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনু্ষ্ঠিত হয়েছে। বিএমএসএফ'র কুড়িগ্রাম জেলা শাখার আহবায়ক আতিকুর রহমান রানার সভাপতিত্বে সম্মেলনের আলোচনা সভায় প্রধ | bn |
বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে শেখ রেহানার জন্মদিন আজ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহেনা ১৯৫৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার জন্ম গ্রহণ করেন। এ বছর তার ৬৩ বছর পূর্ণ হল।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মর্মান্তিকভাবে শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারকে হত্যা করা হয়। সেসময় তিনি বড় বোন শেখ হাসিনাা সাথে জার্মানি পরিদর্শনে গিয়ে ছিলেন। ওই ঘটনার পর থেকেই তিনি যুক্তরাজ্যে বসাবাস শুরু করেন। মাঝে মাঝে বাংলাদেশের মানুষের ভালো বাসা টানে জন্মভূমিতে আসেন।
ব্যক্তি জীবনে শেখ রেহানা এখনো কর্মজীবি হিসেবে ইংল্যান্ডে আছেন। সংসার জীবনে ছেলে রেদওয়ান সিদ্দিক ববি ও দুই কন্যা– টিউলিপ সিদ্দিকী ও আজমিনা সিদ্দিকের গর্বিত মা তিনি।
টিউলিপ সিদ্দিকী লন্ডনের ক্যামডেন কাউন্সিলের লেবার পাটির পক্ষ নিয়ে কাউন্সিলার নির্বাচিত হন। আর ছেলে রেদওয়ান ইউএনডিপির একটি প্রকল্পে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে কর্মরত আছেন। শেখ রেহেনার জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের নেতার্কমীরা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।<|end_of_text|>বাংলাদেশ বাণী, মো: হযরত বেল্লাল, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি : গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার রামজীবন ইউনিয়নের বাজারপাড়া গ্রামে এক গৃহবধুর আত্মহত্যা করেছে। স্থানীয়ভাবে জানা গেছে, মঙ্গলবার দুপুরে ওইগ্রামের ফুল মিয়া স্ত্রী ১ সন্তানের জননী খাতিজা বেগম রহস্যজনকভাবে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন থেকে স্বামী স্ত্রী মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এরই একপর্যায় ঘটনার দিন সকালে ফুল মিয়ার সাথে স্ত্রী খাতিজার বাক্বিতন্ডা বাঁধলে ফুল মিয়া তাকে মারধর করে। ধারণা করা হচ্ছে এরই জের ধরে খাতিজা আত্মহত্যা করেছে।
স্থানীয় চেয়ারম্যান খন্দকার মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোন মামলা করার খবর পাওয়া যায়নি।<|end_of_text|>শহরাঞ্চলের এ পরিবেশ দূষণের কারণে প্রতিবছর বাংলাদেশে ক্ষতি হচ্ছে ৫২ হাজার কোটি টাকা। যা জিডিপির হিসাবে ৩ দশমিক ৪ শতাংশ। রোববার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বিশ্বব্যাংকের উদ্যোগে বাংলাদে� | bn |
�ের পরিবেশগত সমীক্ষা-২০১৮’র প্রতিবেদনে জানানো হয়, দ্রুত ও অপরিকল্পিত নগরায়নের ফলে ঢাকাসহ অন্য শহরগুলো মারাত্মক পরিবেশ দূষণের শিকার হচ্ছে। অনুষ্ঠানে পরিবেশমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, প্রতিবছর শহরাঞ্চলের পরিবেশ দূষণে দেশের ক্ষতি হচ্ছে ৬.৫ বিলিয়ন ডলার। এটি দেশের মোট জিডিপির অর্ধেক, অর্থাৎ ৩.৪ শতাংশ। এটি বিরাট উদ্বেগের বিষয়। কারণ, ২০১৫ সালেই পরিবেশ দূষণের কারণে মারা গেছেন ৮০ হাজার মানুষ। দেশব্যাপী যে রোগব্যাধি হচ্ছে তার ২৮ শতাংশ রোগের কারণ পরিবেশ দূষণ। যেখানে বিশ্বব্যাপী এর গড় হার ১৬ শতাংশ।সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা সিটিতে সুউচ্চ ভবন ও অপরিকল্পিত নগরায়নের ফলে ৭৫ শতাংশ চাষযোগ্য জমি হারিয়ে গেছে। পাবনার মতো ছোট শহরেও ৫০ শতাংশের মতো জমি হারিয়ে গেছে। বাংলাদেশে বায়ু দূষণের ফলে প্রতি বছর মোট জিডিপি এক শতাংশ হ্রাস পাচ্ছে। নন-কমপ্লায়েন্স শিল্প ও অপর্যাপ্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ফলে নগরের বাতাস এবং ভূ-পৃষ্ঠস্থ পানি দূষণ হচ্ছে।এক টন সুতায় রঙ ফিনিশিং করতে ২০০ মেট্রিক টন দূষিত পানি নদী বা খালে গিয়ে পড়ে। যা রাজধানীর আশেপাশের এলাকার দরিদ্র মানুষের মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করছে। বাংলাদেশকে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করতে হলে পরিবেশ দূষণ বিশেষ করে নগরাঞ্চলের এ দূষণ অবশ্যই কার্যকর ও টেকসইভাবে বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে বলেও পরামর্শ দেয়া হয়।<|end_of_text|>প্যারিস ভ্রমণসূচীতে এক দিনের জন্য রাখুন Maison du parc, La courneuve | blog.bdnews24.com - pioneer blog for citizen journalism in bangladesh
আর কিছু দিন পরেই ফ্রান্সের প্রকৃতিতে বসন্তের ছোঁয়া লাগবে। পুষ্প পল্লবে ভরে উঠবে প্রকৃতির চারিধার । ঝড়া প্রকৃতি পাবে নতুন এক প্রানশক্তি। প্রকৃতি চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্য্যের ডালী সাজিয়ে সৌন্দর্য্য পিপাসুদের অভ্যর্থনা জানানোর জন্য প্রতিক্ষা করবে।
প্রকৃতির এহেন উৎসবকে আরো নান্দনিক ভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য বিভিন্ন মেরী সংস্থাগুলো (সিটি কর্পোরেশন) নানাবিধ পদক্ষেপ হাতে নেবে। ফলে আপনি যেদিকেই তাকাবেন আপনার সৌন্দর্য্য অবগাহনের ক্ষুধা আরো বেড়ে | bn |
যাবে। এই সময় যারা প্যারিস ভ্রমনে আসবেন তারা হয়তো অবশ্যই আইফেল টাওযার,লুভ্রর জাদুঘর,ভার্সাই রাজার বাড়ী ইত্যাদি নিদর্শন পরিদর্শন করবেন। শিল্পীর ইট,পাথর আর লোহার তৈরী শিল্পকলার মাঝে ঘুরতে ঘুরতে যখন একটু হাঁপিয়ে উঠবেন তখন ভ্রমন পিপাসু হৃদয়ে নতুন করে প্রানের সঞ্চারের জন্য একটি দিনের জন্য Maison du parc এ ঘুরে আসতে পারেন।
পার্কের সুবিস্তৃত অরণ্যের মধ্যে দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ করেই আপনি পেয়ে যাবেন দুর্বা ঘাসে ঢাকা প্রশস্ত মাঠ। ইচ্ছে করলে এখানে ভ্রমন সঙ্গীদের সাথে একটু দৌড়া দৌড়ি,খেলাধুলা করতে পারেন। দেহের ক্লান্তি দুর করা জন্য মাঠের পাশেই লেকের নিলাভ জলের পাশে বসে একটু জিরিয়ে নিতে পারবেন। লেকের বিভিন্ন প্রজাতির বনহাঁস,পানকৌরীর মুক্ত বিচরণ আপনাকে মুগ্ধতা এনে দেবে। কখনো ঝাঁক বেধে অবাক বিস্ময়ে আপনার মাথার উপর দিয়ে উড়ে যাবে রাজহাঁসের দল। বনের উচু নিচু টিলার মধ্যে দিয়ে হাটতে হাটতে দারুন এক এ্যাডভেঞ্চারে রোমাঞ্চিত হবে আপনার ছিন্নবাঁধা মন। যখন ক্লান্তি ছেয়ে ধরবে আপনাকে তখন আশে পাশে তাকালেই দেখবেন কোথাও আপনার জন্য ঝোপ ঝাড়ের মধ্যে বানিয়ে রাখা হয়েছে সুসজ্জিত চেয়ার টেবিল। ইচ্ছে হলে এক নির্ঝুম নিরবতায় মধ্যে কাটাতে পারবেন কিছু সময়। কখনো খরগোসের দল আপনাকে দেখে বনের ঝোপ ঝাড়ের আড়ালে লুকানোর দৃশ্য আপনাকে দারুন শিহরণ জাগাবে, আর বনের মাঝে মাঝে সুসজ্জিত ফুলের বাগানগুলোতে ফুটে থাকা বাহারি রং ও প্রজাতির ফুলগুলোর দিকে বিমুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে থাকা ছাড়া আপনার কোন উপায়ই থাকবেনা।
এই পার্কটি ৪১৫ হেক্টর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। প্রতি বছর প্রায় ২ মিলিয়ন ভ্রমনার্থী এই পার্কটি পরিদর্শনে আসে এবং পরিদর্শনের জন্য কোন প্রকার প্রবেশ মূল্য প্রদান করতে হয়না।
পার্কটির মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্য সম্মত টয়লেট, জলখাবার এবং মিষ্টান্ন জাতিয় খাবারের ব্যবস্থা, শিশুদের জন্য খেলার মাঠ, পিংপং টেবিল,পথ নির্দেশক প্রদর্শনী ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা।<|end_of_text|>তুমুল ঝড় বাদলার দিন। সন্ধে পাঁচটা বাজতে না বাজতেই অমাবস্যার ঝুপঝুপে অন্ধকার নেমে এ� | bn |
�েছে এই আধা শহুরে পাড়াতে। ইলেক্ট্রিসিটি এলে কি হবে, বেশির ভাগ রাতেই এই তল্লাটে তিন চার ঘন্টা আলো থাকে না লোডশেডিংয়ের জ্বালায়। অবশ্য মিতুদের বাড়িতে এমনিতেই সারা বছর হ্যারিকেন জ্বলে। ওদের সাধ্য হয়নি এক কাঁড়ি টাকা খরচ করে বিদ্যুতের লাইন আনার। এই ঘুপচি ঘরেই পড়তে বসে বইয়ের পাতার সঙ্গে মিতু ওর স্বপ্নগুলোকে নিয়েও নাড়াচাড়া করে। ও এবার উচ্চ মাধ্যমিক দেবে, বিজ্ঞান ওর ভালোবাসার বিষয়, অঙ্কে ওর মাথা ভালোই খোলে, স্কুলের মাস্টারমশাইদের ওকে নিয়ে অনেক আশা। মিতু অঙ্ক নিয়ে ভবিষ্যতে গবেষণা করতে চায় ঠিক মিহিরদার মতো।
মিহিরদা হলো গিয়ে ওদের কোচিং ক্লাসের মাস্টারমশাই। স্ট্যাটিস্টিক্স-এ পিএইচডি করছেন বরানগরে আই এস আই থেকে। পুরোনো উচ্চ মাধ্যমিকের সময়ে জেলা থেকে অঙ্কে সবচেয়ে বেশি নম্বর পেয়েছিলেন, সেই রেকর্ড আজও কেউ ভাঙতে পারেনি।
দশবছর আগেকার অঙ্কের সিলেবাস মিতু দেখেছে ওর পশ্চিম দিনাজপুরের জ্যাঠতুতো দাদার কাছে, সে সব ভারী গোলমেলে অঙ্ক, ভীষণ কঠিন। শুভদাদা এখন কলকাতায় সরকারি ব্যাঙ্কে বড়োবাবু হয়ে ছড়ি ঘোরায় আর মাঝে মাঝে মায়ের হাতের ভালোমন্দ খাবার তাগিদে চলে আসে মিতুদের বাড়ি। শুভদাদা মিতুর এখনকার অঙ্ক দেখে হতছেদ্দা করে বলে, “এ কি রে! এ তো বালখিল্যদের কাজ রে, সে ছিল আমাদের সময়ের অঙ্ক।'' মিতুর ভারী রাগ হয় এই সব কথা শুনলে, ওর ওই অঙ্ক ভালো জানে বলে তেন্ডাই-মেন্ডাই করা দেখলে গা জ্বলে যায় মিতুর, তাও যদি না জানতো যে বোর্ডের পরীক্ষায় অঙ্কে সত্তর তুলতে তার দাদাটির দাঁত ভেঙে যাবার উপায় হয়েছিল। জেঠিমার কাছে মিতু সবই শুনেছে । যাক গিয়ে, মিতু ওসব ছোটোখাটো ব্যাপার নিয়ে ঘোঁট পাকাতে চায় না, তবু তো বড় দাদার সঙ্গে দু চারটে পুরোনো জমানার অঙ্ক নিয়ে কসরত করা যায়, তাই বা কম কি? প্রথম প্রথম ওই সব আঁক কষার সে এক দু বার চেষ্টা করেছে বটে দাদার সঙ্গে গোঁ ধরে, কিন্তু বেশি দূর এগোতে পারেনি। শুভদাদা অবশ্য এখন যোগ বিয়োগ গুন ভাগ আর শতকরার হিসেবেই মজে থাকে, অন্য সব অঙ্ক তার কাছে এখন বেদরকারি বৈ কিছুই নয়।
এই দেখো, কিসের থেকে কি! হচ্ছিল মিহিরদার কথা | bn |
, চলে এলো শুভদাদার গল্প। মিতুর এই দোষ--ধান ভাঙতে গিয়ে শিবের গল্প জুড়তে ওস্তাদ সে।
প্রথম যেদিন মিতু কোচিং ক্লাসে আসে মিহিরদা তাঁর নমস্য শিক্ষকের কথা দিয়ে পড়া শুরু করেছিলেন, আজিমগড় সরকারি হাইস্কুলের অঙ্কের দুঁদে শিক্ষক কালীকিঙ্করবাবু। নিম্ন মধ্যবিত্ত এলাকার স্কুল, আহামরি কোনো জেল্লা নেই স্কুলবাড়ির, ছাত্র শিক্ষক সবই সাধারণ ছাপোষা ঘরের। কিন্তু একটি সম্পদে বলীয়ান এই জেলা স্কুল, তাদের অঙ্কের ভিত জব্বর মজবুত। হবে না-ই বা কেন? স্বয়ং কালীকিঙ্করবাবু হাতে ধরে ছাত্রদের অঙ্ক শেখান। না, সিলেবাস ধরে অঙ্ক শেখানোতে তাঁর বিশেষ কোনো উৎসাহ ছিল না, তিনি শুধু চাইতেন কি করে গণিতশাস্ত্রের রসটি ছড়িয়ে দেওয়া যায় বেরসিক ছাত্রদের মধ্যে। নতুন নতুন অঙ্ক মাথা থেকে বের করতেন। জটিল অঙ্কের সহজ সমাধানের মুন্সিয়ানা ঢুকিয়ে দিতে চাইতেন ছাত্রদের মগজে; যে দু-একটি ছাত্রের মধ্যে প্রতিভার সন্ধান পেতেন, সন্তানস্নেহে তাদের জন্য নিজের জ্ঞানের পুঁজি উজাড় করে দিতেন। শিক্ষকতার অপরাহ্নে পেয়েছিলেন সেরকম উজ্জ্বল একটি ছাত্র রত্ন--সে এই মিহির সাহা।
একটু থেমে মিহিরদা বলেন ‘আমার পরম সৌভাগ্য যে আমি এই অঙ্কপাগল শিক্ষকের সান্নিধ্যে কাটিয়েছি আমার স্কুলজীবনের কয়েকটি বছর।’ যদিও মাস্টারমশায়ের তখন কর্মজীবনের সায়াহ্ন আর কর্মবিরতির পরে অকস্মাৎ যতিচিহ্ন নেমে আসে এই মানুষটির জীবনে। আজকের মিহিরদার নামডাক দেখার সুযোগ হয়নি তাঁর। মুগ্ধ হয়ে শুনছিলো মিতু, না শুধু ও একা নয়, সকলেই। একটা সূক্ষ্ম আলপিন পড়ার শব্দও বোধ হয় শোনা যেত সেই মুহূর্তে, সেই সন্ধ্যায়। কথার মাঝেই মিহিরদা ঝোলা ব্যাগ থেকে পরম যত্নে বের করে আনেন কাঠের ফ্রেমে বাঁধাই করা একটা হলদেটে পুরনো ছেঁড়া খাতার কাচবন্দি ছবি। প্রথম বেঞ্চে বসা মিতু দেখে খাতার পাতায় কষা আছে অনেকগুলো অঙ্ক, মিহিরদা তার থেকে গোটা কয়েক বোর্ডে টুকে দেন আর ক্লাসের ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে বলেন, তোমরা কি একটু এগুলো চেষ্টা করবে? টেস্ট পরীক্ষার ঠিক আগের দিন আমার মাস্টারমশাইয়ের কাছ থেকে পাওয়া এই অমূল্য সাজেশন। চেনা লাগে মিতুর | bn |