source
stringlengths
18
180
target
stringlengths
18
180
বাংলাদেশের যে কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মূল্যহীন শুধুমাত্র বুয়েট ব্যতীত।
বুয়েট ব্যতীত বাংলাদেশের কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মূল্য নেই।
চাকুরী জীবনে আপনার ওটারও দরকার হবে।
ওটারও দরকার হবে আপনার চাকুরী জীবনে।
সিজিপিএ চারে চার কিংবা ফার্স্ট ক্লাস থাকলেও ভর্তির সম্ভাবনা কম।
সিজিপিএ চারে চার কিংবা ফার্স্ট ক্লাস থাকা সত্বেও ভর্তির সম্ভাবনা কম।
মাতৃভাষার মাধ্যমে মানুষের যথার্থ মুক্তি সম্ভব।
মানুষের মুক্তির অব্যর্থ উপায় হচ্ছে মাতৃভাষা।
বর্তমানে বাংলাদেশের সরকারী ভার্সিটিগুলো বস্তুত লঙ্গরখানা।
বর্তমানে বাংলাদেশের সরকারী ভার্সিটিগুলো লঙ্গরখানামাত্র।
সোজা কথায়, ইংরেজী না শেখার বিকল্প নেই।
সোজা কথায়, আপনাকে অবশ্যই ইংরেজি শিখতে হবে।
পড়াশোনা ছাড়া আর সব কিছু ওখানে হয়।
পড়াশোনা ছাড়া বাকি সব সেখানে ঘটে।
শিক্ষাকে সার্বজনীন ও উচ্চমানের করতে হলে মাতৃভাষার প্রতি এই মনােভাব অবশ্য বর্জনীয়।
শিক্ষাকে সার্বজনীন ও উচ্চমানের করার জন্য মাতৃভাষার প্রতি এই মনােভাব অবশ্য বর্জনীয়।
ইউরোপীয় মিশনারিদের প্রচেষ্টায় ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে এদেশে সর্বপ্রথম বাংলাভাষায় জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চা শুরু হয়।
ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে ইউরোপীয় মিশনারিদের প্রচেষ্টায় এদেশে সর্বপ্রথম বাংলাভাষায় জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার সূত্রপাত ঘটে।
তখন শুধু শব্দটি লেখাতেও তুলে আনতে হবে।
তখন শুধু দরকার লেখাতেও শব্দটি তুলে আনা।
মাতৃভাষা যে শিক্ষার সর্বস্তরে মাধ্যম হিসাবে কার্যত গৃহিত হতে পারছে না এর মূলে পণ্ডিত অধ্যাপকদের মানসিক জাড্য এবং ইংরেজি ভাষার প্রতি মােহ।
মাতৃভাষাকে শিক্ষার সর্বস্তরে গৃহীত না হওয়ার মূল কারণ পণ্ডিত অধ্যাপকদের মানসিক জাড্য এবং ইংরেজি ভাষার প্রতি মােহ।
মালয়েশিয়াতে গোটা দুই ভাল ভার্সিটি আছে।
মালয়েশিয়াতে সর্বসাকুল্য দুইটি ভাল ইউনিভার্সিটি আছে।
মাতৃভাষাই মানুষের মুক্তির জন্য উপযুক্ত উপায়।
মানুষের মুক্তির যথার্থ উপায় হচ্ছে মাতৃভাষা।
মাতৃভাষাই মানুষের মুক্তির যথার্থ উপায়।
মানুষের মুক্তির যথার্থ উপায় হচ্ছে মাতৃভাষা।
বেসরকারি ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়া ৯৫ শতাংশ ছাত্রছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার অযোগ্য।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া ৯৫ শতাংশ ছাত্রছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার কোন যোগ্যতা নেই।
ইউরোপীয় মিশনারিদের প্রচেষ্টায় ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে এদেশে সর্বপ্রথম বাংলাভাষায় জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চা শুরু হয়।
ঊনবিংশ শতাব্দীর গােড়ার দিকে ইউরোপীয় মিশনারিদের চেষ্টায় এদেশে সর্বপ্রথম বাংলাভাষার মাধ্যমে জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার সূত্রপাত ঘটে।
পরিভাষা তৈরীর যাবতিক প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিগত প্রচেষ্টা বিফল হতে বাধ্য।
পরিভাষা তৈরীর সকল প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিগত প্রচেষ্টা কোনদিনও সফল হবে না।
বাংলাভাষাও ইংরেজীর মতো ফিউশন ভাষা।
ইংরেজীর মতো বাংলাভাষাও ফিউশন ভাষা।
কোন শব্দই বিদেশি নয়।
বিদেশি শব্দ বলে কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই।
বিদেশি শব্দের কোন অস্তিত্ব নেই।
বিদেশী বলে কোন শব্দ নেই।
জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে বাংলার অবস্থান এখনো দুর্বল অবস্থায় রয়েছে।
বর্তমানেও বাংলা ভাষা জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে দুর্বল।
যত দ্রুত সম্ভব বিদেশী ভার্সিটির এডমিশন নিন।
যত দ্রুত সম্ভব বিদেশী ভার্সিটিতে ভর্তি হন।
না হলে ইউরোপে ট্রাই করুন।
অন্যথায় ইউরোপে প্রচেষ্টা চালান।
বিদেশী শব্দ বলে কিছু নেই।
কোন শব্দই বিদেশি নয়।
অনুপযুক্ত বলে চিরকালই তা অনুপযুক্তই থাকবে এমন কোন কথা নেই।
এমন কোন কথা নেই যে অনুপযুক্ত হবার কারণে একটা জিনিস সবসময় অনুপযুক্ত থাকবে।
অন্যথায় ইউরোপে চেষ্টা করুন।
না হলে ইউরোপে ট্রাই করুন।
মাতৃভাষাই মানুষের মুক্তির জন্য অব্যর্থ উপায়।
মাতৃভাষাতেই মানুষের মুক্তি।
ঊনবিংশ শতাব্দীর গােড়ার দিকে ইউরোপীয় মিশনারিদের চেষ্টায় এদেশে সর্বপ্রথম বাংলাভাষার মাধ্যমে জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার সূত্রপাত ঘটে।
ইউরোপীয় মিশনারিদের প্রচেষ্টায় ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে এদেশে সর্বপ্রথম বাংলাভাষায় জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চা শুরু হয়।
মাতৃভাষা ছাড়া শিক্ষালাভ অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
শিক্ষালাভ মাতৃভাষা ব্যতীত অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
মাতৃভাষাকে জাপান-রাশিয়া-জার্মানি সূচনালগ্ন হতে সর্বোচ্চ স্তরের বৈজ্ঞানিক গবেষণায় নিয়োজিত করেছে।
জাপান-রাশিয়া-জার্মানি সুচনা থেকেই মাতৃভাষাকে সর্বোচ্চ স্তরের বৈজ্ঞানিক গবেষণায় নিয়ােগ করেছে।
বর্তমানেও বাংলা ভাষা জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে দুর্বল।
বাংলা ভাষায় জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে এখনো দুর্বল।
পড়াশোনা হওয়ার পাশাপাশি ভালো চাকরির ব্যবস্থা হবে।
পড়াশোনা হওয়ার পাশাপাশি ভালো চাকরিও পাবেন।
ইংরেজি ছাড়াও বাংলার অবস্থাও খারাপ।
ইংরেজির পাশাপাশি বাংলার অবস্থাও খারাপ।
ক্ষমা প্রার্থনা করে সরি বলুন।
সরি বলুন ক্ষমা প্রার্থনা করে।
খেলায় পরাজিত হওয়াটা বিস্ময়কর নয়, বিস্ময়কর হচ্ছে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের আচরণ।
খেলায় হারাটা বিস্ময়কর না হলেও বাংলাদেশের আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার আচরণ বিস্ময়কর।
বাংলায় যে সর্বোচ্চ স্তরের জ্ঞান-বিজ্ঞানের গ্রন্থাদি রচিত হয়নি তার দায় পণ্ডিত সমাজ অস্বীকার করতে পারবে না।
বাংলায় সর্বোচ্চ স্তরের জ্ঞান-বিজ্ঞানের গ্রন্থাদি রচিত না হওয়ার যে দায় তা পণ্ডিত সমাজ এড়াতে পারবে না।
আপনার জীবন নষ্ট হলে পস্তাতে হবে আপনাকে।
জীবন বরবাদ হলে আপনি আফসোস করবেন।
ওখানকার ভার্সিটিতে ভর্তির প্রচেষ্টা করা।
ওখানকার ভার্সিটিতে ভর্তির জন্য চেষ্টা করা।
শিক্ষালাভ তার জন্য বোঝা নয়।
তার পক্ষে শিক্ষালাভ বোঝা নয়।
বাংলা ভাষায় জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে এখনো দুর্বল।
জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে বাংলা ভাষা এখনো দুর্বল।
মাতৃভাষাতেই মানুষের পরম তৃপ্তি।
মাতৃভাষাতেই মানুষের পরম আনন্দ।
দেখবেন আজকের হাসিখুশি চেনামুখগুলো পাশে আর নেই।
আজকের হাসিখুশি চেনামুখগুলো দেখবেন আর পাশে নেই।
তখন শুধু দরকার লেখাতেও শব্দটি তুলে আনা।
তখন শুধু শব্দটি লেখাতেও তুলে আনতে হবে।
সোজা কথায়, ইংরেজী না শেখার বিকল্প নেই।
সোজা ভাষায় বলতে গেলে ইংরেজি শিখার কোন বিকল্প নেই।
ভারতবর্ষের স্বাধীনতা লাভের পর অনেক বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ইংরেজি ও হিন্দি ভাষার ব্যাপক প্রচলন দেখা যায়।
ভারত বর্ষ স্বাধীন হওয়ার অনেক বছর পরেও এখনও পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ইংরেজি ও হিন্দি ভাষার ব্যাপক প্রচলন দেখা যায়।
আপামর জনসাধারণের জন্য মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষালাভ সহজ।
মাতৃভাষায় শিক্ষাগ্রহণ আপামর জনসাধারণের পক্ষে সহজ।
অবশ্যই মাস্টার্স ডিগ্রীটাও বিদেশ থেকে নেওয়ার চেষ্টা করবেন।
মাস্টার্স ডিগ্রীটাও অবশ্যই বিদেশ থেকে নেবেন।
সেখানে সবকিছু হয় কিন্তু পড়ালেখা হয় না।
পড়াশোনা ছাড়া বাকি সব সেখানে ঘটে।
মাতৃভাষাই একমাত্র পারে প্রাণের সঙ্গে ভাবের সম্মিলন ঘটাতে।
মাতৃভাষার মাধ্যমে একমাত্র প্রাণের সঙ্গে ভাবের সম্মেলন ঘটা সম্ভব।
মাতৃভাষাকে আশ্রয় করেই মানুষের সার্বিক বিকাশ সম্ভব।
মানুষের সার্বিক বিকাশ লাভ মাতৃভাষার আশ্রয়েই সম্ভব।
যদি আন্ডারগ্রেড ছাত্র হন তাহলে বাইরে মাস্টার্স করার কথা ভেবে সময় অপচয় করবেন না।
যদি আন্ডারগ্যাডের ছাত্র হয়ে থাকেন, বাইরে মাস্টার্স করবো ভেবে সময় নষ্ট করবেন না।
ইফতারি প্রস্তুত করতে করতে সাইরেন বেজে গেছে।
ইফতারি প্রস্তুত করতে গিয়ে সাইরেন বেজে গেছে।
ভারতবর্ষের স্বাধীন হওয়ার পর অনেক বছর পার হয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ইংরেজি ও হিন্দি ভাষার ব্যাপক ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।
ভারতবর্ষের স্বাধীনতা লাভের পর অনেক বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ইংরেজি ও হিন্দি ভাষার ব্যাপক প্রচলন দেখা যায়।
সার্বিক বিকাশ লাভে মাতৃভাষাই মানুষের আশ্রয়।
মানুষের সার্বিক বিকাশ লাভ মাতৃভাষার আশ্রয়েই সম্ভব।
ক্ষমা প্রার্থনার মধ্যে বেশ চমৎকার একটা আনন্দদায়ক ব্যাপার লক্ষণীয়।
ক্ষমা চাওয়ার মধ্যে বেশ চমৎকার একটা আনন্দদায়ক ব্যাপার আছে।
মানুষ পরম আনন্দে শিক্ষা লাভ করে।
গভীর আনন্দে মানুষ শিক্ষা গ্রহণ করে।
পরবর্তীতে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, অক্ষয়কুমার দত্ত, রাজেন্দ্রলাল মিত্র, ভূদেব মুখােপাধ্যায়, কৃষ্ণমােহন বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ মনীষীদের প্রচেষ্টায় বিষয়টি আরও গুরুত্ব পায়।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, অক্ষয়কুমার দত্ত, রাজেন্দ্রলাল মিত্র, ভূদেব মুখােপাধ্যায়, কৃষ্ণমােহন বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ মনীষীদের চেষ্টায় পরবর্তীতে বিষয়টি আরও গুরুত্ব পায়।
তাড়াতাড়ি স্যাট এক্সাম দিয়ে ফেলুন।
দ্রুত স্যাট এক্সাম দিন।
মালয়েশিয়াতে সর্বসাকুল্য দুইটি ভাল ইউনিভার্সিটি আছে।
মালয়েশিয়াতে গোটা দুই ভাল ভার্সিটি রয়েছে।
বাংলা ভাষায় জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে এখনো দুর্বল।
জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্র হিসাবে বাংলা ভাষার ক্ষেত্রটি আজও দুর্বল।
মাতৃভাষা চর্চার মাধ্যমে মানুষ পরম তৃপ্তি লাভ করে।
মাতৃভাষার মাধ্যমে মানুষ পরম তৃপ্তি লাভ করে।
এই প্রজন্মের ভাষাজ্ঞান খুব একটা সুবিধের নয়।
এই প্রজন্মের ভাষাজ্ঞান তেমন একটা সুবিধের নয়।
শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে বিদেশি ভাষা অবলম্বনের পক্ষে কোনো যুক্তি নেই।
শিক্ষার মাধ্যমরূপে বিদেশি ভাষাকে অবলম্বন করা অযৌক্তিক।
বিদেশি ভাষাকে আয়ত্ত করতে যে কোন মানুষের অনেক বেশি সময় লাগে।
যেকোনো মানুষের পক্ষে বিদেশি ভাষাকে আয়ত্ত করতে অনেক বেশি সময় লাগে।
এই প্রজন্মের ভাষাজ্ঞান খুব ভালো নয়।
এই প্রজন্মের ভাষাজ্ঞানের অবস্থা খারাপ।
উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষার পথই একমাত্র পথ এইটা হয়তো অনেকের যুক্তি।
উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষাকে একমাত্র ভাষা হিসেবে হয়তাে অনেকে যুক্তি দেখাবেন।
এদেশে সর্বপ্রথম ইউরোপীয় মিশনারিদের প্রচেষ্টায় ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে বাংলাভাষার মাধ্যমে জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার সূত্রপাত ঘটে।
ইউরোপীয় মিশনারিদের প্রচেষ্টায় এদেশে সর্বপ্রথম ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে বাংলাভাষায় জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চা আরম্ভ হয়।
মাতৃভাষাই মানুষের মুক্তির যথার্থ উপায়।
মাতৃভাষাতেই মানুষের মুক্তি।
এটা আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বর্ণনা করছি।
এটা আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
লক্ষ্য করবেন হয়তো পাঁচ বছরের ইগো একটা কয়েক লাইনের টেক্সটেই শেষ হয়ে গেছে আর ভাঙা সে সম্পর্কেরও জোড়া লেগে গেছে নিমিষেই।
দেখবেন হয়তো পাঁচ বছরের ইগো একটা কয়েক লাইনের টেক্সটেই বাষ্প হয়ে উবে গেছে আর ভাঙা সে সম্পর্কেরও জোড়া লেগে গেছে নিমিষেই।
বাংলাটাও শিখে নিন।
বাংলাটাও শিখে ফেলুন।
বিদেশি শব্দের কোন অস্তিত্ব নেই।
বিদেশী শব্দ বলে কিছু নেই।
অন্যথায় ইউরোপে চেষ্টা করুন।
অন্যথায় ইউরোপে প্রচেষ্টা চালান।
বিদেশি ভাষা আয়ত্ত করা যেকোনো মানুষের পক্ষে অনেক বেশি সময় সাপেক্ষ।
বিদেশি ভাষাকে আয়ত্ত করতে যে কোন মানুষের অনেক বেশি সময় প্রয়োজন হয়।
ভারতবর্ষের স্বাধীন হওয়ার পর অনেক বছর পার হয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ইংরেজি ও হিন্দি ভাষার ব্যাপক ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।
ভারত বর্ষ স্বাধীন হওয়ার অনেক বছর পরেও এখনও পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ইংরেজি ও হিন্দি ভাষার ব্যাপক প্রচলন দেখা যায়।
সাত-আট মাস নিয়মিত পড়লে, এক্সারসাইজগুলো নিয়মিত চর্চা করলে ভাল ফলাফল আসবে।
সাত-আট মাস নিয়মিত পড়লে, এক্সারসাইজগুলো নিয়মিত প্র্যাকটিস করলে ভাল স্কোর আসবে।
শিক্ষার মাধ্যমরূপে বিদেশি ভাষাকে অবলম্বন করার পক্ষে কোন যুক্তি নেই।
শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে বিদেশি ভাষা অবলম্বনের পক্ষে কোনো যুক্তি নেই।
জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্র হিসাবে বাংলা ভাষার ক্ষেত্রটি আজও দুর্বল।
জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে বাংলা ভাষা এখনো দুর্বল।
সেখানে সবকিছু হয় কিন্তু পড়ালেখা হয় না।
পড়াশোনা ছাড়া আর সব কিছু ওখানে হয়।
যদি আন্ডারগ্যাডের ছাত্র হয়ে থাকেন, বাইরে মাস্টার্স করবো ভেবে সময় নষ্ট করবেন না।
আন্ডারগ্রেড ছাত্র হলে, বাইরে মাস্টার্স করবো ভেবে সময় নষ্ট করবেন না।
বাংলাভাষাটা কিন্তু বাস্তব জীবনে দরকার।
বাস্তব জীবনে কিন্তু বাংলাভাষাটা দরকার।
আপনার উচিৎ হবে প্রথমে আমেরিকা, ক্যানাডা, ইংল্যান্ড, বা অস্ট্রেলিয়া টার্গেট করা।
আমেরিকা, ক্যানাডা, ইংল্যান্ড, বা অস্ট্রেলিয়া আপনার প্রথম লক্ষ্য হওয়া উচিত।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, অক্ষয়কুমার দত্ত, রাজেন্দ্রলাল মিত্র, ভূদেব মুখােপাধ্যায়, কৃষ্ণমােহন বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ মনীষীদের চেষ্টায় পরবর্তীতে বিষয়টি আরও গুরুত্ব পায়।
পরবর্তীতে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, অক্ষয়কুমার দত্ত, রাজেন্দ্রলাল মিত্র, ভূদেব মুখােপাধ্যায়, কৃষ্ণমােহন বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ মনীষীদের প্রচেষ্টায় বিষয়টি আরও গুরুত্ব পায়।
এমন কোন কথা নেই যে অনুপযুক্ত হবার কারণে একটা জিনিস সবসময় অনুপযুক্ত থাকবে।
অনুপযুক্ত হবার কারণে তা সবসময় অনুপযুক্ত থাকবে এমন কোন কথা নেই।
বর্তমানে বাংলাদেশের সরকারী ভার্সিটিগুলো লঙ্গরখানামাত্র।
বর্তমানে বাংলাদেশের সরকারী ভার্সিটিগুলো বস্তুত লঙ্গরখানা।
শিক্ষা ও জীবনের সামঞ্জস্য বিধানের জন্য, মনুষ্যত্বের বিকাশ সাধনের জন্য মাধ্যম হওয়া উচিত মাতৃভাষা।
মাতৃভাষা, শিক্ষা ও জীবনের সামঞ্জস্য বিধানের জন্য, মনুষ্যত্বের বিকাশ সাধনের জন্য মাধ্যম হওয়া উচিত।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া ৯৫ শতাংশ ছাত্রছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার কোন যোগ্যতা নেই।
বেসরকারি ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়া ৯৫ শতাংশ ছাত্রছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার অযোগ্য।
ইউনিভার্সিটি অব মালয়-এর নামডাক ভাল।
ইউনিভার্সিটি অব মালয়-এর ভাল নামডাক রয়েছে।
আপনি ওই পাড়ের মানুষটা জবাবে বিস্মিত হবেন, লিখে রাখুন।
ওপাশের মানুষটার রিপ্লাই আপনাকে বিস্মিত করবে, লিখে রাখুন।
পড়াশোনা করা, জানার মানসিকতা বা শেখার ইচ্ছেটাও নেই।
পড়াশোনা করা, জানার মানসিকতা বা শেখার কোন বাসনাটাও নেই।
বিশ্বের অন্যতম সমৃদ্ধ ভাষা বাংলা সে বিষয়ে অক্ষম একথা স্বীকার না করে পারা যায় না।
বিশ্বের অন্যতম সমৃদ্ধ ভাষা বাংলা সে বিষয়ে অক্ষম একথা অস্বীকার করা যায় না।
রাজা রামমােহন রায় সর্বপ্রথম এই ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।
রাজা রামমােহন রায় সর্বপ্রথম এই ব্যাপারে এগিয়ে এসেছিলেন।
সোজা কথায়, আপনাকে অবশ্যই ইংরেজি শিখতে হবে।
সোজা কথায়, ইংরেজী না শেখার বিকল্প নেই।
একথা হয়তাে আংশিক সত্য।
এই কথা সম্ভবত আংশিক সত্য।
মুখের কথায় চলে এলেই আপাত বিদেশী শব্দটি দেশী শব্দে রূপান্তরিত হয়।
মুখের কথায় প্রচলিত হলেই আপাত বিদেশী শব্দটি দেশী শব্দে পরিবর্তিত হয়।
এই কথা আংশিক সত্য হতে পারে।
এই কথা সম্ভবত আংশিক সত্য।
মাতৃভাষাকে জাপান-রাশিয়া-জার্মানি সূচনালগ্ন হতে সর্বোচ্চ স্তরের বৈজ্ঞানিক গবেষণায় নিয়োজিত করেছে।
জাপান-রাশিয়া-জার্মানি সুচনা থেকেই সর্বোচ্চ স্তরের বৈজ্ঞানিক গবেষণায় মাতৃভাষাকে ব্যবহার করেছে।
তার জীবন বিভিন্নভাবে বিকাশ লাভ করে মাতৃভাষাকে কেন্দ্র করে।
তার জীবন মাতৃভাষাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন রকম উপায়ে বিকাশ লাভ করে।
সর্বোচ্চ স্তরের বৈজ্ঞানিক গবেষণায় মাতৃভাষার ব্যবহার জাপান-রাশিয়া-জার্মানির সূচনালগ্ন থেকেই করে আসছে।
জন্মলগ্ন থেকে জাপান-রাশিয়া-জার্মানি সর্বোচ্চ স্তরের বিজ্ঞান গবেষণায় মাতৃভাষা ব্যবহার করে।
সে বিষয়ে বিশ্বের অন্যতম সমৃদ্ধ ভাষা বাংলার অক্ষমতার কথা অস্বীকার করা যায় না।
সে বিষয়ে বিশ্বের অন্যতম সমৃদ্ধ ভাষা বাংলার অক্ষমতা অনস্বীকার্য।